শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, রবিবার, ০৩ নভেম্বর, ২০২৪ আপডেট:

বিচার বিভাগের সংস্কার কেন দরকার

ইকতেদার আহমেদ
প্রিন্ট ভার্সন
বিচার বিভাগের সংস্কার কেন দরকার

যে কোনো দেশের বিচারব্যবস্থার দক্ষতা, সততা, একাগ্রতা ও সামর্থ্য বলে দেয় সে দেশটি কতটুকু উন্নত ও সভ্য। একজন ব্যক্তিবিচারকের মেধা, দক্ষতা, যোগ্যতা, ন্যায়পরায়ণতা, মননশীলতা প্রভৃতি সামগ্রিকভাবে বিচারব্যবস্থার ওপর মানুষের আস্থা বাড়িয়ে দেয়। অন্যদিকে একজন ব্যক্তিবিচারকের অবিচারসুলভ কার্যকলাপ সমগ্র বিচারব্যবস্থাকেই প্রশ্নবিদ্ধ করে তোলে। আমাদের উচ্চ আদালতে বর্তমানে এমন বিচারপতি বা বিচারক খুঁজে পাওয়া বিরল যিনি মেধা, দক্ষতা, যোগ্যতা ও সততার মাপকাঠিতে একজন আদর্শবান হিসেবে অন্য সবার জন্য অনুস্মরণীয়।  রাষ্ট্রের তিনটি অঙ্গের মধ্যে বিচার বিভাগ অন্যতম। পৃথিবীর যে কোনো সভ্য দেশে শাসন বা নির্বাহী বিভাগ, আইন বিভাগ ও বিচার বিভাগ পারস্পরিক আস্থা ও সম্মানবোধের মাধ্যমে কার্য সম্পাদন করে থাকে।

বাংলাদেশের সংবিধানের ষষ্ঠ ভাগ বিচার বিভাগবিষয়ক। এ ভাগটিতে তিনটি পরিচ্ছেদ রয়েছে। প্রথম পরিচ্ছেদে সুপ্রিম কোর্ট বিষয়ে, দ্বিতীয় পরিচ্ছেদে অধস্তন আদালত বিষয়ে এবং তৃতীয় পরিচ্ছেদে প্রশাসনিক ট্রাইব্যুনাল বিষয়ে আলোচনা করা হয়েছে। প্রথম পরিচ্ছেদের অনুচ্ছেদ ৯৪ থেকে ১১৩-এ ২১টি অনুচ্ছেদ সুপ্রিম কোর্টবিষয়ক, দ্বিতীয় পরিচ্ছেদের ১১৪ থেকে ১১৬ক এ চারটি অনুচ্ছেদ অধস্তন আদালতবিষয়ক এবং তৃতীয় পরিচ্ছেদের ১১৭ অনুচ্ছেদটি প্রশাসনিক ট্রাইব্যুনালবিষয়ক।

বাংলাদেশের বিচার বিভাগ দুটি ভাগে বিভক্ত। যথা উচ্চ আদালত ও অধস্তন আদালত। উচ্চ আদালত তথা সুপ্রিম কোর্ট দেশের সর্বোচ্চ আদালত। এ আদালতে দুটি বিভাগ রয়েছে। যথা আপিল বিভাগ ও হাই কোর্ট বিভাগ। প্রধান বিচারপতিসহ কতজন বিচারক সমন্বয়ে আপিল বিভাগ ও হাই কোর্ট বিভাগ গঠিত হবে, এ ব্যাপারে সংবিধান বা অন্য কোনো আইনে কোনো কিছু বলা না থাকলেও বিগত আওয়ামী লীগ সরকার ক্ষমতাসীন থাকাবস্থায় প্রশাসনিক আদেশবলে একদা আপিল বিভাগে বিচারকের সংখ্যা ১১-তে উন্নীত করে দুটি বেঞ্চ গঠন করেছিল।

উচ্চ আদালতের বিচারকরা সাংবিধানিক পদধারী অপরদিকে অধস্তন আদালতের বিচারকরা একই সঙ্গে সংবিধানে বর্ণিত বিচার বিভাগীয় পদে দায়িত্ব পালনরত এবং সরকারি কর্মচারী। উচ্চ আদালতের বিচারকদের নিয়োগ সাধারণত সংবিধান এবং সংবিধানের নির্দেশনা অনুযায়ী এতদুদ্দেশ্যে প্রণীত আইনের অধীন হওয়ার কথা থাকলেও একদা অধ্যাদেশ আকারে একটি আইন প্রণীত হলেও পরবর্তী সময়ে অধ্যাদেশটি সংসদ কর্তৃক অনুমোদিত না হওয়ায় এটি কার্যকারিতা হারায়।

প্রধান বিচারপতি ও আপিল বিভাগের বিচারকদের বিচারকার্য পরিচালনা বিষয়ে সংবিধানের অনুচ্ছেদ ৯৪ দফা (৩)-এ সুস্পষ্টরূপে উল্লেখ রয়েছে, প্রধান বিচারপতি ও আপিল বিভাগে নিযুক্ত বিচারকগণ কেবল উক্ত বিভাগে এবং অন্যান্য বিচারক কেবল হাই কোর্ট বিভাগে আসন গ্রহণ করবেন। এ অনুচ্ছেদটির বর্ণনা থেকে সুনির্দিষ্টভাবে ধারণা পাওয়া যায় বিচারকার্য পরিচালনার নিমিত্ত প্রধান বিচারপতিসহ আপিল বা হাই কোর্ট বিভাগের বিচারকদের স্ব-স্ব বিভাগে আসন গ্রহণপূর্বক বিচারকার্য পরিচালনা ব্যতীত অপর কোনো ধরনের কার্য পরিচালনা সাংবিধানিকভাবে বারিত।

আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনাল আইন, ১৯৭৩-এ ট্রাইব্যুনালের বিচারক পদে নিয়োগ লাভের ক্ষেত্রে যে যোগ্যতার কথা বলা হয়েছে তা হলো, সুপ্রিম কোর্টের বিচারক পদে কর্মরত অথবা বিচারক ছিলেন অথবা বিচারক হওয়ার যোগ্য ব্যক্তি ট্রাইব্যুনালের চেয়ারম্যান অথবা মেম্বার হবেন। এ বিধানটি সংবিধানে বিবৃত প্রধান বিচারপতি ও হাই কোর্ট বিভাগে কর্মরত বিচারকদের বিচারকার্য পরিচালনা বিষয়ে আসন গ্রহণবিষয়ক বিধানের সঙ্গে সাংঘর্ষিক হওয়ায় ট্রাইব্যুনালের কোনো পদে সুপ্রিম কোর্টের কর্মরত বিচারকের নিয়োগ সংবিধান কোনোভাবেই অনুমোদন করে না।

সংবিধান অনুযায়ী সুপ্রিম কোর্টে চার ধরনের বিচারক রয়েছেন। যথা প্রধান বিচারপতি, আপিল বিভাগের বিচারক, হাই কোর্ট বিভাগের স্থায়ী বিচারক এবং হাই কোর্ট বিভাগের অস্থায়ী বিচারক। প্রধান বিচারপতি ও অপরাপর বিচারকের নিয়োগ বিষয়ে সংবিধানের ৯৫ অনুচ্ছেদে বলা হয়েছে, প্রধান বিচারপতি ও অন্য বিচারকগণ রাষ্ট্রপতি কর্তৃক নিযুক্ত হবেন।

আমাদের বাংলাদেশের সংবিধানের ৯৫ অনুচ্ছেদে সুপ্রিম কোর্টের বিচারক পদে নিয়োগ পাওয়ার ক্ষেত্রে যেসব যোগ্যতার কথা বলা হয়েছে, তা হলো তাকে বাংলাদেশের নাগরিক হতে হবে, আইনজীবীর ক্ষেত্রে তার সুপ্রিম কোর্টের আইনজীবী হিসেবে অন্যূন ১০ বছরকাল কার্য সম্পাদনের অভিজ্ঞতা থাকতে হবে, অধস্তন আদালতের বিচারকদের ক্ষেত্রে বিচার বিভাগীয় পদে অন্যূন ১০ বছর অধিষ্ঠিত থাকতে হবে এবং সুপ্রিম কোর্টের বিচারক পদে নিয়োগ লাভের জন্য আইনের দ্বারা নির্ধারিত যোগ্যতা থাকতে হবে।

উপরিউক্ত যোগ্যতাসমূহ পর্যালোচনায় প্রতীয়মান হয় দুই শ্রেণির ব্যক্তিকে সুপ্রিম কোর্টের বিচারক পদে নিয়োগ লাভের জন্য যোগ্য করায় যে কোনো নিয়োগের ক্ষেত্রে অনুপাত হবে সমানুপাতিক। কিন্তু অত্যন্ত পরিতাপের বিষয় ২০০১ খ্রিস্টাব্দ-পরবর্তী প্রতিটি নিয়োগের ক্ষেত্রে আইনজীবী ও বিচার বিভাগীয় কর্মকর্তাদের মধ্যে অনুপাত ছিল কোনো সময় ৭০ : ৩০ আবার কখনো ৮০ : ২০। এ ক্ষেত্রে লক্ষণীয় যখন অংশের বিভাজন না দেখিয়ে দুই ভাইয়ের নামে এক বিঘা ভূমি ক্রয় করা হয় তখন এ বিষয়ে কারও মধ্যে কোনো ধরনের দ্বিমত থাকে না যে জমির মালিকানায় দুই ভাইয়ের অংশ সমানুপাতিক। দীর্ঘদিন যাবৎ বৈষম্যমূলকভাবে সুপ্রিম কোর্টে বিচারক নিয়োগের ক্ষেত্রে সংবিধানের চেতনার উপেক্ষা ও অবজ্ঞায় আইনজীবীদের অনুকূলে এবং অধস্তন আদালতের বিচারকদের প্রতিকূলে নিয়োগকার্য যে সমাধা করা হয়ে চলছে এর আইনানুগ ও ন্যায়সংগত সমাধান অত্যাবশ্যক।

অধিকন্তু বিগত দুই যুগেরও অধিক সময় ধরে অধস্তন আদালত থেকে সুপ্রিম কোর্টের বিচারক নিয়োগের প্রতিটি ক্ষেত্রে জ্যেষ্ঠতা লঙ্ঘনের ঘটনা প্রত্যক্ষ করা গেছে এবং এমনো দেখা গেছে, জ্যেষ্ঠ ৫৩ জন আবার জ্যেষ্ঠ ২০৫ জনকে অতিক্রান্ত করে যথাক্রমে ৫৪নং ও ২০৬নং ক্রমিকের কর্মকর্তাকে উচ্চ আদালতে বিচারক পদে নিয়োগ দেওয়া হয়েছে। উপরিউক্ত দুটিসহ এ ধরনের প্রতিটি জ্যেষ্ঠতা লঙ্ঘনের ক্ষেত্রে নিয়োগবিষয়ক যে সারসংক্ষেপ রাষ্ট্রপতির কাছে প্রেরিত হয়েছিল তাতে অবশ্যই ব্যাখ্যাসহকারে যুক্তি উপস্থাপন অত্যাবশ্যক ছিল যে অতিক্রান্ত প্রতিটি কর্মকর্তার তুলনায় মেধা, দক্ষতা, যোগ্যতা ও সততার বিচারে ৫৪নং ও ২০৬নং ক্রমিকের কর্মকর্তাদ্বয়সহ অপরাপর কনিষ্ঠ যাদের নিয়োগ দেওয়া হয়েছে তারা উৎকৃষ্ট গুণাবলির অধিকারী। আর এ ধরনের ব্যাখ্যা না থেকে থাকলে যেসব জ্যেষ্ঠ কর্মকর্তার ন্যায্য অধিকার ক্ষুণ্ণকরে তাদের প্রতি অন্যায় করা হয়েছে এর প্রতিবিধান জরুরি। এ অন্যায়ের সঙ্গে সরাসরি যারা সম্পৃক্ত তারা হলেন রাষ্ট্রপতি, প্রধানমন্ত্রী, প্রধান বিচারপতি ও আইনমন্ত্রী। যথাযথ কারণ ব্যতিরেকে একজন বিচারককে তার অধিকার থেকে বঞ্চিত করা হলে অন্যায়ের সঙ্গে যারা সম্পৃক্ত তাদের জীবনের সব পুণ্য যে এ একটি অন্যায়ে বিলীন, এ সত্যটি বোঝার বোধশক্তি কী তাদের আছে!

যথাযথ ও যুক্তিসংগত কারণ ব্যতিরেকে একজন বিচারকের জ্যেষ্ঠতা ক্ষুণ্ণকরে তাকে তার ন্যায্য অধিকার থেকে বঞ্চিত করা হলে সে হতাশাগ্রস্ত হয়ে পড়ে। দীর্ঘদিন যাবৎ অধস্তন আদালত থেকে উচ্চ আদালতে বিচারক নিয়োগের ক্ষেত্রে জ্যেষ্ঠতা লঙ্ঘনের মাধ্যমে যে বিপুলসংখ্যক বিচারককে হতাশায় নিমজ্জিত করে অবমাননাকর অসহনীয় পরিবেশে চাকরিতে রেখে অধস্তন বিচার বিভাগের শৃঙ্খলা বিনষ্ট করা হয়েছে তা কখনো একটি দেশের বিচার বিভাগের মৌল কাঠামোর ভিতকে সুসংহত করার ক্ষেত্রে সহায়ক নয়।

অতীতে অধস্তন আদালতের বিচারকদের জ্যেষ্ঠতার ক্রম রক্ষা করে ঢাকার জেলা জজ পদসহ আইন মন্ত্রণালয়ের যুগ্ম সচিব থেকে সচিব অবধি পদসমূহে, সুপ্রিম কোর্টের রেজিস্ট্রার যা বর্তমানে রেজিস্ট্রার জেনারেল, আইজিআর এবং পুরাতন জেলাসমূহের জেলা জজ পদে পদায়ন করা হতো। বিগত দুই যুগেরও অধিক সময় জ্যেষ্ঠতার মান রক্ষা করে পদায়নকার্য সমাধা না হওয়ায় জনবিপ্লব অব্যবহিত পূর্বের সরকারের সময়কালে অধিকাংশ ক্ষেত্রেই এসব পদায়নে সংশ্লিষ্ট বিচারকের রাজনৈতিক মতাদর্শ মুখ্য বিবেচিত হয়েছে।

বিচার বিভাগের নিম্নতম পদ সহকারী জজ। সহকারী জজগণ অতীতে বাংলাদেশ পাবলিক সার্ভিস কমিশন কর্তৃক নিয়োগপ্রাপ্ত হতেন। বর্তমানে সহকারী জজগণ বাংলাদেশ জুডিশিয়াল সার্ভিস কমিশনের মাধ্যমে নিয়োগপ্রাপ্ত হয়ে আসছেন। বিচারিক ম্যাজিস্ট্রেট নামে স্বতন্ত্র অস্তিত্ববিশিষ্ট কোনো পদ নেই। বিচারিক ম্যাজিস্ট্রেটদের মূল পদ সহকারী জজ বা সিনিয়র সহকারী জজ বা যুগ্ম জেলা জজ বা অতিরিক্ত জেলা জজ। সহকারী জজ নিয়োগ পরীক্ষায় অংশগ্রহণের জন্য একজন প্রার্থীর ন্যূনতম যে শিক্ষাগত যোগ্যতা প্রয়োজন তা হলো, মাধ্যমিক থেকে আইন বিষয়ে স্নাতক অথবা স্নাতক সম্মান অথবা এলএলএম পর্যন্ত সব পরীক্ষায় দ্বিতীয় শ্রেণিতে উত্তীর্ণ হওয়ার যোগ্যতা অর্জন। উচ্চ আদালতে বিচারক নিয়োগের ক্ষেত্রে যোগ্যতা বিষয়ে অদ্যাবধি আইন প্রণীত না হলেও বিচার বিভাগের নিম্নতম পদের নিয়োগ পরীক্ষায় অংশগ্রহণের জন্য ন্যূনতম শিক্ষাগত যোগ্যতা নির্ধারিত থাকায় এর নিচের শিক্ষাগত যোগ্যতাসম্পন্ন কোনো ব্যক্তির উচ্চ আদালতে বিচারক পদে নিয়োগ লাভের সুযোগ নেই। সংবিধানের বিধান অনুযায়ী প্রধানমন্ত্রীর পরামর্শের ভিত্তিতে রাষ্ট্রপতি কর্তৃক এ নিয়োগকার্যটি সমাধা হয় বিধায় নিয়োগবিষয়ক সারসংক্ষেপ প্রেরণকালে শিক্ষাগত যোগ্যতা যে সহকারী জজের নিয়োগ পরীক্ষায় অংশগ্রহণের নিচের নয় এতদসংক্রান্ত প্রত্যয়ন জরুরি।  কিন্তু বিগত দুই যুগেরও অধিক সময় এসব নিয়োগ প্রদানে রাজনৈতিক বিবেচনা মুখ্য হওয়ায় শিক্ষাগত যোগ্যতার বিষয়টির ওপর কোনোরূপ গুরুত্বারোপ করা হয়নি। অধস্তন আদালতে কর্মরত বিচার বিভাগীয় কর্মকর্তাদের উল্লেখযোগ্যসংখ্যক প্রতিযোগিতামূলক পরীক্ষায় অংশগ্রহণের মাধ্যমে বিচার বিভাগে নিয়োগপ্রাপ্ত হওয়ার পর কঠোর অনুশীলনের মাধ্যমে পরিপক্বতা অর্জন করে ধীরে ধীরে পদোন্নতি লাভ করে অধস্তন বিচার বিভাগের সর্বোচ্চ পদ জেলা জজ পদে আসীন হন। তাই বিচার বিভাগের জেলা জজ পদমর্যাদার কর্মকর্তাদের মধ্য থেকে সংবিধানের ৯৫ অনুচ্ছেদের চেতনার আলোকে যৌক্তিক হারে বিচারক নিয়োগ দেওয়া হলে উচ্চ আদালতে অধিক হারে নিরপেক্ষ, সৎ ও দক্ষ বিচারকের সমাগম ঘটবে।

 

♦ লেখক : সাবেক জজ, সংবিধান, রাজনীতি ও অর্থনীতি বিশ্লেষক

Email : [email protected]

 

এই বিভাগের আরও খবর
নূরুল হুদার জবানবন্দি
নূরুল হুদার জবানবন্দি
শেখ হাসিনার কারাদণ্ড
শেখ হাসিনার কারাদণ্ড
হিজরি সনের তাৎপর্য ও হিজরতের চেতনা
হিজরি সনের তাৎপর্য ও হিজরতের চেতনা
পিআর : দেশ কতটা প্রস্তুত
পিআর : দেশ কতটা প্রস্তুত
সংকটে রপ্তানি খাত
সংকটে রপ্তানি খাত
নতুন বাংলাদেশ
নতুন বাংলাদেশ
বিভিন্ন ঘটনার স্মৃতিবিজড়িত দিন পবিত্র আশুরা
বিভিন্ন ঘটনার স্মৃতিবিজড়িত দিন পবিত্র আশুরা
ফুল আর জুতার মালা মুদ্রার দুই পিঠ
ফুল আর জুতার মালা মুদ্রার দুই পিঠ
ক্ষমতার লোভে বিপ্লবের সর্বনাশ
ক্ষমতার লোভে বিপ্লবের সর্বনাশ
পিটিয়ে হত্যা
পিটিয়ে হত্যা
জুলাই সনদ
জুলাই সনদ
হাদিসে রসুল (সা.)
হাদিসে রসুল (সা.)
সর্বশেষ খবর
চাঁপাইনবাবগঞ্জে ১৮টি গাছ কেটে নেয়ার অভিযোগ
চাঁপাইনবাবগঞ্জে ১৮টি গাছ কেটে নেয়ার অভিযোগ

১৫ সেকেন্ড আগে | দেশগ্রাম

ধামরাইয়ে নাচের কারণে কনের বিয়ে ভাঙার সংবাদটি সত্য নয়
ধামরাইয়ে নাচের কারণে কনের বিয়ে ভাঙার সংবাদটি সত্য নয়

৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

পাকিস্তানে ভবন ধসে প্রাণ গেল ৫ জনের
পাকিস্তানে ভবন ধসে প্রাণ গেল ৫ জনের

৬ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তাহসানের সঙ্গে বিচ্ছেদ নিয়ে মুখ খুললেন মিথিলা
তাহসানের সঙ্গে বিচ্ছেদ নিয়ে মুখ খুললেন মিথিলা

৭ মিনিট আগে | শোবিজ

দলের কেউ অপরাধ করলেই ব্যবস্থা নেবে বিএনপি: রিজভী
দলের কেউ অপরাধ করলেই ব্যবস্থা নেবে বিএনপি: রিজভী

১০ মিনিট আগে | রাজনীতি

সিলেটে ধর্ষণের ঘটনায় ৩ যুবক গ্রেফতার
সিলেটে ধর্ষণের ঘটনায় ৩ যুবক গ্রেফতার

১১ মিনিট আগে | চায়ের দেশ

প্রথম নারী সভাপতি পেতে পারে ভারতের ক্ষমতাসীন দল বিজেপি
প্রথম নারী সভাপতি পেতে পারে ভারতের ক্ষমতাসীন দল বিজেপি

১৩ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যশোরে বজ্রপাতে কিশোরের মৃত্যু
যশোরে বজ্রপাতে কিশোরের মৃত্যু

১৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

জাবি ছাত্রদলের ১৫ নেতাকে অব্যাহতি প্রদান
জাবি ছাত্রদলের ১৫ নেতাকে অব্যাহতি প্রদান

১৪ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গু আক্রান্ত ২০৪
২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গু আক্রান্ত ২০৪

১৪ মিনিট আগে | ডেঙ্গু আপডেট

তিব্বত ইস্যুতে ভারতকে নাক গলাতে মানা করল চীন
তিব্বত ইস্যুতে ভারতকে নাক গলাতে মানা করল চীন

১৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পুতিনের সঙ্গে ফোনালাপে ইউক্রেন বিষয়ে অগ্রগতি হয়নি : ট্রাম্প
পুতিনের সঙ্গে ফোনালাপে ইউক্রেন বিষয়ে অগ্রগতি হয়নি : ট্রাম্প

৩৩ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাবনায় দুই শিশুকে ধর্ষণের অভিযোগে গ্রেফতার ১
পাবনায় দুই শিশুকে ধর্ষণের অভিযোগে গ্রেফতার ১

৪০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

টাঙ্গাইলে ১০ কিলোমিটার ম্যারাথন প্রতিযোগিতা অনুষ্ঠিত
টাঙ্গাইলে ১০ কিলোমিটার ম্যারাথন প্রতিযোগিতা অনুষ্ঠিত

৪১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

‘কুলি’-তে আমির খানের রাফ লুক, ফার্স্ট লুকেই চমক
‘কুলি’-তে আমির খানের রাফ লুক, ফার্স্ট লুকেই চমক

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

টানা বৃষ্টিতে বিপর্যস্ত হিমাচল, মৃত অন্তত ৬৩
টানা বৃষ্টিতে বিপর্যস্ত হিমাচল, মৃত অন্তত ৬৩

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রামগতিতে বসুন্ধরা শুভসংঘের নবগঠিত কমিটির পরিচিতি ও কর্মপরিকল্পনা সভা
রামগতিতে বসুন্ধরা শুভসংঘের নবগঠিত কমিটির পরিচিতি ও কর্মপরিকল্পনা সভা

১ ঘণ্টা আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

পরীক্ষায় প্রতিবন্ধী শিক্ষার্থীদের অতিরিক্ত সময় দিবে জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়
পরীক্ষায় প্রতিবন্ধী শিক্ষার্থীদের অতিরিক্ত সময় দিবে জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

যে প্রশ্ন থেকে জন্ম নিল গিনেস ওয়ার্ল্ড রেকর্ডস
যে প্রশ্ন থেকে জন্ম নিল গিনেস ওয়ার্ল্ড রেকর্ডস

২ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

দলের কোনো কর্মী মবে জড়িত না, দাবি জামায়াত আমিরের
দলের কোনো কর্মী মবে জড়িত না, দাবি জামায়াত আমিরের

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সীমান্ত হত্যা বন্ধ করবো : নাহিদ
সীমান্ত হত্যা বন্ধ করবো : নাহিদ

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মোটরসাইকেল কেনার টাকা না পেয়ে বাবাকে পিটিয়ে হত্যা
মোটরসাইকেল কেনার টাকা না পেয়ে বাবাকে পিটিয়ে হত্যা

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জুলাই আন্দোলনের সেই ঐক্য আর আগের মতো নেই : রুমিন ফারহানা
জুলাই আন্দোলনের সেই ঐক্য আর আগের মতো নেই : রুমিন ফারহানা

২ ঘণ্টা আগে | টক শো

বিএনপিতে কোন হাইব্রিডের জায়গা হবে না : আযম খান
বিএনপিতে কোন হাইব্রিডের জায়গা হবে না : আযম খান

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

রুশ ড্রোন হামলায় কেঁপে উঠল কিয়েভ, আহত অন্তত ২৩
রুশ ড্রোন হামলায় কেঁপে উঠল কিয়েভ, আহত অন্তত ২৩

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজায় ক্ষুধার্ত মানুষের ওপর গুলি চালানোর দৃশ্য দেখেছেন নিরাপত্তা ঠিকাদার
গাজায় ক্ষুধার্ত মানুষের ওপর গুলি চালানোর দৃশ্য দেখেছেন নিরাপত্তা ঠিকাদার

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘গরিবের প্রোটিন’ ব্রয়লারও এখন নাগালের বাইরে!
‘গরিবের প্রোটিন’ ব্রয়লারও এখন নাগালের বাইরে!

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

মায়ের সঙ্গে তর্ক: অভিনেত্রীর ১৪ বছর বয়সী ছেলের আত্মহত্যা
মায়ের সঙ্গে তর্ক: অভিনেত্রীর ১৪ বছর বয়সী ছেলের আত্মহত্যা

২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

সীমান্তে ৩০ আফগান ‘জঙ্গি’ হত্যার দাবি পাকিস্তান সেনাবাহিনীর
সীমান্তে ৩০ আফগান ‘জঙ্গি’ হত্যার দাবি পাকিস্তান সেনাবাহিনীর

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘২৭০ কোটি টাকা আত্মসাৎ’ : সাইফুল আলম-পিকে হালদারসহ ১৫ জনের বিরুদ্ধে দুদকের মামলা
‘২৭০ কোটি টাকা আত্মসাৎ’ : সাইফুল আলম-পিকে হালদারসহ ১৫ জনের বিরুদ্ধে দুদকের মামলা

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সর্বাধিক পঠিত
১৮তম শিক্ষক নিবন্ধনে অনুত্তীর্ণ প্রার্থীদের জন্য সুখবর
১৮তম শিক্ষক নিবন্ধনে অনুত্তীর্ণ প্রার্থীদের জন্য সুখবর

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আবুধাবিতে সাড়ে ৮৩ কোটি টাকার লটারি জিতলেন প্রবাসী বাংলাদেশি
আবুধাবিতে সাড়ে ৮৩ কোটি টাকার লটারি জিতলেন প্রবাসী বাংলাদেশি

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মুরাদনগরের ধর্ষণকাণ্ডে চাঞ্চল্যকর তথ্য দিল র‍্যাব, মূল হোতা গ্রেফতার
মুরাদনগরের ধর্ষণকাণ্ডে চাঞ্চল্যকর তথ্য দিল র‍্যাব, মূল হোতা গ্রেফতার

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

রাশিয়ার নৌবাহিনীর উপ-প্রধান নিহত
রাশিয়ার নৌবাহিনীর উপ-প্রধান নিহত

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জাপানে ভূমিকম্পের মধ্যে সমুদ্রে ‌‘অদ্ভুত গর্জন’ শোনার দাবি
জাপানে ভূমিকম্পের মধ্যে সমুদ্রে ‌‘অদ্ভুত গর্জন’ শোনার দাবি

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এবার ‘বাঙ্কার বাস্টার’ বানাচ্ছে ভারত!
এবার ‘বাঙ্কার বাস্টার’ বানাচ্ছে ভারত!

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

থাইল্যান্ডের ‘বরখাস্ত’ প্রধানমন্ত্রী পেতংতার্ন এখন সংস্কৃতিমন্ত্রী!
থাইল্যান্ডের ‘বরখাস্ত’ প্রধানমন্ত্রী পেতংতার্ন এখন সংস্কৃতিমন্ত্রী!

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলি হামলায় ইন্দোনেশীয় চিকিৎসকের মৃত্যুতে আন্তর্জাতিক পদক্ষেপের আহ্বান
ইসরায়েলি হামলায় ইন্দোনেশীয় চিকিৎসকের মৃত্যুতে আন্তর্জাতিক পদক্ষেপের আহ্বান

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলকে সমর্থন, জনপ্রিয়তা হারাচ্ছেন ইরানের স্বঘোষিত যুবরাজ
ইসরায়েলকে সমর্থন, জনপ্রিয়তা হারাচ্ছেন ইরানের স্বঘোষিত যুবরাজ

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পারমাণু অস্ত্র বিস্তার রোধ চুক্তিতে প্রতিশ্রুতি পুনর্ব্যক্ত ইরানের
পারমাণু অস্ত্র বিস্তার রোধ চুক্তিতে প্রতিশ্রুতি পুনর্ব্যক্ত ইরানের

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরান আরও বিধ্বংসী হয়ে উঠতে পারে, আশঙ্কা মার্কিন বিশেষজ্ঞদের
ইরান আরও বিধ্বংসী হয়ে উঠতে পারে, আশঙ্কা মার্কিন বিশেষজ্ঞদের

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তালেবান সরকারকে স্বীকৃতি দিল রাশিয়া
তালেবান সরকারকে স্বীকৃতি দিল রাশিয়া

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গুপ্তচরবৃত্তির সন্দেহ, বিপুলসংখ্যক আফগানকে ফেরত পাঠাচ্ছে ইরান
গুপ্তচরবৃত্তির সন্দেহ, বিপুলসংখ্যক আফগানকে ফেরত পাঠাচ্ছে ইরান

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের সঙ্গে সংঘাতে হিজবুল্লাহর ৪ হাজার যোদ্ধা নিহত
ইসরায়েলের সঙ্গে সংঘাতে হিজবুল্লাহর ৪ হাজার যোদ্ধা নিহত

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের তেল বাণিজ্য ও হিজবুল্লাহকে নতুন নিষেধাজ্ঞা দিলো যুক্তরাষ্ট্র
ইরানের তেল বাণিজ্য ও হিজবুল্লাহকে নতুন নিষেধাজ্ঞা দিলো যুক্তরাষ্ট্র

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সব ধরনের সমরাস্ত্রের উৎপাদন বাড়ানোর ঘোষণা রাশিয়ার
সব ধরনের সমরাস্ত্রের উৎপাদন বাড়ানোর ঘোষণা রাশিয়ার

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুক্তরাজ্যে ভিন্ন নামে অ্যাপার্টমেন্ট কিনেছেন নেতানিয়াহুর ছেলে
যুক্তরাজ্যে ভিন্ন নামে অ্যাপার্টমেন্ট কিনেছেন নেতানিয়াহুর ছেলে

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কঙ্গনার দাবি: ‘অশ্লীল ছবি চাইতেন হৃতিক, পাঠাতেন নিজেরটাও’
কঙ্গনার দাবি: ‘অশ্লীল ছবি চাইতেন হৃতিক, পাঠাতেন নিজেরটাও’

২৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

দেশের প্রতিটি উপজেলায় টেকনিক্যাল স্কুল অ্যান্ড কলেজ হচ্ছে: শিক্ষা উপদেষ্টা
দেশের প্রতিটি উপজেলায় টেকনিক্যাল স্কুল অ্যান্ড কলেজ হচ্ছে: শিক্ষা উপদেষ্টা

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ডেলিভারিম্যান সেজে তরুণীকে ধর্ষণ
ডেলিভারিম্যান সেজে তরুণীকে ধর্ষণ

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিতর্কের মধ্যেই ট্রাম্পের আলোচিত ‘বিগ বিউটিফুল বিল’ পাস
বিতর্কের মধ্যেই ট্রাম্পের আলোচিত ‘বিগ বিউটিফুল বিল’ পাস

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এবার ইয়েমেনে হামলার হুমকি দিলেন ইসরায়েলি প্রতিরক্ষামন্ত্রী
এবার ইয়েমেনে হামলার হুমকি দিলেন ইসরায়েলি প্রতিরক্ষামন্ত্রী

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জুলাইয়ের বিপ্লবী ছাত্র-জনতা মব নয় : মাহফুজ আলম
জুলাইয়ের বিপ্লবী ছাত্র-জনতা মব নয় : মাহফুজ আলম

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজার মানুষ নিরাপদে থাকুক, এটাই চাই: ট্রাম্প
গাজার মানুষ নিরাপদে থাকুক, এটাই চাই: ট্রাম্প

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশে জাপানের সহযোগিতা আরও বাড়াতে প্রধান উপদেষ্টার আহ্বান
বাংলাদেশে জাপানের সহযোগিতা আরও বাড়াতে প্রধান উপদেষ্টার আহ্বান

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পিআর পদ্ধতিতে নির্বাচন বাংলাদেশে সম্ভব নয়: এ্যানি
পিআর পদ্ধতিতে নির্বাচন বাংলাদেশে সম্ভব নয়: এ্যানি

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

গাজায় ৪৮ ঘণ্টার নারকীয় ইসরায়েলি তাণ্ডব, নিহত ৩০০
গাজায় ৪৮ ঘণ্টার নারকীয় ইসরায়েলি তাণ্ডব, নিহত ৩০০

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এআই–এর অপব্যবহার, অভিনেত্রীর অশ্লীল ছবি ভাইরাল করল ছাত্রনেতা!
এআই–এর অপব্যবহার, অভিনেত্রীর অশ্লীল ছবি ভাইরাল করল ছাত্রনেতা!

২৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ইরানে গুপ্তচরবৃত্তির দায়ে দুই ফরাসি নাগরিক অভিযুক্ত
ইরানে গুপ্তচরবৃত্তির দায়ে দুই ফরাসি নাগরিক অভিযুক্ত

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জায়েদ খানের অতিথি তানজিন তিশা
জায়েদ খানের অতিথি তানজিন তিশা

২১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

প্রিন্ট সর্বাধিক
ফেব্রুয়ারি ঘিরেই বিএনপির প্রস্তুতি
ফেব্রুয়ারি ঘিরেই বিএনপির প্রস্তুতি

প্রথম পৃষ্ঠা

জব্দের আগেই ব্যাংক খালি স্থাবর সম্পদ অক্ষত
জব্দের আগেই ব্যাংক খালি স্থাবর সম্পদ অক্ষত

প্রথম পৃষ্ঠা

চলচ্চিত্র অনুদান - নিজেদের মধ্যেই ভাগবাঁটোয়ারা
চলচ্চিত্র অনুদান - নিজেদের মধ্যেই ভাগবাঁটোয়ারা

শোবিজ

জুলাই সনদ ছাড়া নির্বাচনে অংশ নেবে না এনসিপি
জুলাই সনদ ছাড়া নির্বাচনে অংশ নেবে না এনসিপি

প্রথম পৃষ্ঠা

গুমে জড়িত প্রমাণ হলে কঠোর ব্যবস্থা সেনাসদস্যদের বিরুদ্ধে
গুমে জড়িত প্রমাণ হলে কঠোর ব্যবস্থা সেনাসদস্যদের বিরুদ্ধে

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএমইটির ৯ কর্মকর্তার বিরুদ্ধে মামলা
বিএমইটির ৯ কর্মকর্তার বিরুদ্ধে মামলা

নগর জীবন

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

এবার বিশ্বকাপের হাতছানি
এবার বিশ্বকাপের হাতছানি

মাঠে ময়দানে

প্রাণ ফিরেছে সুন্দরবনে
প্রাণ ফিরেছে সুন্দরবনে

পেছনের পৃষ্ঠা

আন্দোলনে স্বাস্থ্য সহকারীরা ঝুঁকিতে শিশু স্বাস্থ্যসেবা
আন্দোলনে স্বাস্থ্য সহকারীরা ঝুঁকিতে শিশু স্বাস্থ্যসেবা

নগর জীবন

পিআর পদ্ধতি স্বৈরশাসনের দিকে ঠেলে দেবে
পিআর পদ্ধতি স্বৈরশাসনের দিকে ঠেলে দেবে

প্রথম পৃষ্ঠা

থানায় হামলা ভাঙচুর
থানায় হামলা ভাঙচুর

প্রথম পৃষ্ঠা

দেশে ডেলিভারি বিদেশে লেনদেন
দেশে ডেলিভারি বিদেশে লেনদেন

পেছনের পৃষ্ঠা

পিআর : দেশ কতটা প্রস্তুত
পিআর : দেশ কতটা প্রস্তুত

সম্পাদকীয়

কবরের মতো বন্দিশালা
কবরের মতো বন্দিশালা

প্রথম পৃষ্ঠা

সতর্কতার সঙ্গে পথ হাঁটছে বিএনপি
সতর্কতার সঙ্গে পথ হাঁটছে বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

আপিল বিভাগের রায়ে ফুঁসে ওঠে ছাত্রসমাজ
আপিল বিভাগের রায়ে ফুঁসে ওঠে ছাত্রসমাজ

প্রথম পৃষ্ঠা

সরকারি চাকরি অধ্যাদেশের চূড়ান্ত অনুমোদন
সরকারি চাকরি অধ্যাদেশের চূড়ান্ত অনুমোদন

প্রথম পৃষ্ঠা

কলেজের সামনেই মাথায় ঘাড়ে কোপ পরীক্ষার্থীর
কলেজের সামনেই মাথায় ঘাড়ে কোপ পরীক্ষার্থীর

প্রথম পৃষ্ঠা

বগুড়ায় ঢাবির সাবেক শিক্ষার্থীর মৃত্যু নিয়ে রহস্য
বগুড়ায় ঢাবির সাবেক শিক্ষার্থীর মৃত্যু নিয়ে রহস্য

নগর জীবন

এবার পরিবারের তিনজনকে পিটিয়ে হত্যা মুরাদনগরে
এবার পরিবারের তিনজনকে পিটিয়ে হত্যা মুরাদনগরে

প্রথম পৃষ্ঠা

ছবিতে শহীদ সন্তানের স্মৃতি হাতড়ান মা-বাবা
ছবিতে শহীদ সন্তানের স্মৃতি হাতড়ান মা-বাবা

দেশগ্রাম

ব্যয়বহুল তৌসিফ
ব্যয়বহুল তৌসিফ

শোবিজ

সেনা অভিযানে কেএনএ কমান্ডারসহ নিহত ২
সেনা অভিযানে কেএনএ কমান্ডারসহ নিহত ২

প্রথম পৃষ্ঠা

স্থানীয় সরকার নির্বাচনেও ইভিএম বাদ
স্থানীয় সরকার নির্বাচনেও ইভিএম বাদ

প্রথম পৃষ্ঠা

‘কালা জাহাঙ্গীর’ শাকিব খান
‘কালা জাহাঙ্গীর’ শাকিব খান

শোবিজ

জঙ্গি নাটক সাজিয়ে হত্যা সাবেক এসপি রিমান্ডে
জঙ্গি নাটক সাজিয়ে হত্যা সাবেক এসপি রিমান্ডে

দেশগ্রাম

বঁটি ঘাড়ের ওপর পড়ে শিশুর মৃত্যু
বঁটি ঘাড়ের ওপর পড়ে শিশুর মৃত্যু

দেশগ্রাম

গৃহবধূ হত্যা, পাঁচজন গ্রেপ্তার
গৃহবধূ হত্যা, পাঁচজন গ্রেপ্তার

দেশগ্রাম

নিষিদ্ধ জালে মাছ নিধন
নিষিদ্ধ জালে মাছ নিধন

দেশগ্রাম