শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, রবিবার, ০৮ ডিসেম্বর, ২০২৪ আপডেট: ০৮:১০, রবিবার, ০৮ ডিসেম্বর, ২০২৪

সাক্ষাৎকার : আমীর খসরু মাহমুদ চৌধুরী

বিএনপির প্রতিশ্রুতি জাতীয় সরকার

প্রিন্ট ভার্সন
বিএনপির প্রতিশ্রুতি জাতীয় সরকার

বিএনপির জাতীয় স্থায়ী কমিটির সদস্য ও সাবেক বাণিজ্যমন্ত্রী আমীর খসরু মাহমুদ চৌধুরী বলেছেন, আমরা ৩১ দফা সংস্কারের কথা বলেছি। ৫০টির বেশি রাজনৈতিক দল এ ঐকমত্যে আমাদের সঙ্গে আছে। বিএনপি থেকে বলা হয়েছে, নির্বাচনের পর আমরা সবাই মিলে জাতীয় সরকার গঠন করব।  আমরা যারা ৩১ দফার সঙ্গে আছি এবং আলাপ-আলোচনা করে প্রস্তাবগুলো তৈরি করেছি, তারা সবাই মিলে সেগুলো বাস্তবায়ন করব। এটি একটি বিরাট কমিটমেন্ট। নির্বাচনের পর জাতীয় সরকার গঠনের ঘোষণাটা জাতির কাছে বিএনপির প্রতিশ্রুতি। বাংলাদেশ প্রতিদিনকে দেওয়া একান্ত সাক্ষাৎকারে আমীর খসরু মাহমুদ চৌধুরী এসব কথা বলেন। এ সময় তিনি দেশের সার্বিক অবস্থা তথা রাজনীতি, অর্থনীতি, অন্তর্বর্তী সরকারের অবস্থা, আগামী জাতীয় নির্বাচন, সংবিধানে পরিবর্তন, সংস্কারসহ গুরুত্বপূর্ণ বিষয়ে কথা বলেন। সাক্ষাৎকার নিয়েছেন বাংলাদেশ প্রতিদিনের বিশেষ সংবাদদাতা শফিউল আলম দোলন।

বাংলাদেশ প্রতিদিন : বর্তমানে দেশের সার্বিক রাজনৈতিক অবস্থাটা আসলে কী? কেমন চলছে দেশের অর্থনীতি?

আমীর খসরু মাহমুদ চৌধুরী : ফ্যাসিস্ট সরকারের পতনের পর এখন বাংলাদেশের রাজনীতিতে মূল বিষয় হচ্ছে- গণতন্ত্রে ফিরে যাওয়া। বিগত ১৫-১৬ বছরের আন্দোলনটাই ছিল জনগণের অধিকার, ভোটাধিকার, মানবাধিকার, আইনের শাসন, জীবনের নিরাপত্তা, দ্রব্যমূল্য নিয়ন্ত্রণ, দুর্নীতি, লুটপাট এসবের বিরুদ্ধে। মূলত সবকিছুর মূলে ছিল একটি অনির্বাচিত অবৈধ দখলদার সরকার। যেহেতু অনির্বাচিত ছিল, জনগণের ভোট বিএনপির প্রতিশ্রুতি জাতীয় সরকারছিল না, সেহেতু স্বৈরাচার বা ফ্যাসিস্ট সৃষ্টি হয়েছে। সেখান থেকে বেরিয়ে যাওয়ার একমাত্র পথ হচ্ছে জনগণের মালিকানা ফিরিয়ে দেওয়া। জনগণের ভোটে নির্বাচিত সংসদ ও সরকার হতে হবে। যে সরকার জনগণের কাছে দায়বদ্ধ হবে। রাজনৈতিক অঙ্গনে আগামী দিনের নির্বাচন নিয়ে জনগণের মধ্যে উৎসাহ-উদ্দীপনা আছে। বিশেষ করে নতুন প্রজন্ম, যারা গত তিন-চারটি নির্বাচনে তাদের ভোটাধিকার প্রয়োগ করতে পারেনি। ভোটাধিকার না থাকায় যে অবস্থার সৃষ্টি হয়েছে, তার কারণেই বাংলাদেশের রাজনীতিতে আজকে এ অবস্থার সৃষ্টি হয়েছে। সেখান থেকে বের হওয়ার জন্য জনগণ তাদের ভোটাধিকার চায়, তাদের মালিকানা ফিরে পেতে চায়। নির্বাচিত সংসদ ও সরকার দেখতে চায়। মোট কথা জনগণ একটা জবাবদিহিমূলক সরকার চায়। একটি ফ্রি ফেয়ার ইলেকশনের মাধ্যমেই জবাবদিহিমূলক সরকার ও সংসদ গঠন এবং গণতন্ত্রে ফিরে যাওয়া সম্ভব হবে। এর মধ্যে কিছু সংস্কারের প্রয়োজন আছে। তবে সংস্কারটা হলো একটি চলমান প্রক্রিয়া। সে সংস্কারগুলো গণতান্ত্রিক প্রক্রিয়ায় হতে হবে। কারণ সংস্কার তো ব্যক্তিগত কোনো বিষয় নয়। কোনো গোষ্ঠীরও বিষয় নয়। সংস্কার হচ্ছে- দেশের জন্য এবং সংস্কার প্রক্রিয়া জনগণের মতামতের পরিপ্রেক্ষিতে হতে হবে। যেসব বিষয়ে জাতীয় ঐকমত্য হয়ে গেছে সেসব বিষয়ে দ্রুত সংস্কার সম্পন্ন করা যেতে পারে। আর যেগুলো হয়নি বা দ্বিমত আছে, সেগুলো পরবর্তী সময়ে ভোটে নির্বাচিত সরকার এসে করতে পারে। জনগণের ম্যান্ডেট নিয়ে সংসদের মাধ্যমে সেই পরিবর্তনগুলো আনা সম্ভব।

বাংলাদেশ প্রতিদিন : অন্তর্বর্তী সরকার কর্তৃক নির্বাচনি রোডম্যাড ঘোষণার বিষয়ে আপনার বক্তব্য কী?

আমীর খসরু মাহমুদ চৌধুরী : নির্বাচনের ব্যাপারে এ সরকারকে সময় বেঁধে দিয়ে কোনো চাপ সৃষ্টি করতে চাই না। আমরা সরকারকে সহযোগিতা করছি। আমরা সবাই মিলে ঐক্যবদ্ধভাবে অন্তর্বর্তী সরকারকে সমর্থন দিয়েছি। তারা যাতে সবার সহযোগিতা নিয়ে গণতান্ত্রিক প্রক্রিয়া শুরু করতে পারে এবং সুষ্ঠু নির্বাচনের মাধ্যমে একটা নির্বাচিত সরকারের কাছে যত তাড়াতাড়ি সম্ভব দায়িত্ব হস্তান্তর করতে পারে, সেটিই হলো আজকের গুরুত্বপূর্ণ বিষয়। 

বাংলাদেশ প্রতিদিন : সরকারের সংস্কার কার্যক্রমকে কীভাবে দেখছেন? আপনার দল কোন কোন বিষয়ে সংস্কারের ওপর গুরুত্ব দিচ্ছে?

আমীর খসরু মাহমুদ চৌধুরী : এখন যে সংস্কারের আলোচনা হচ্ছে তার বহু আগে আমরা বিএনপির পক্ষ থেকে সংস্কারের প্রস্তাব দিয়েছি। দেড় বছর আগে প্রথমে ২৭ দফা সংস্কার প্রস্তাব দিলেও পরবর্তী সময়ে দেশের গণতান্ত্রিক রাজনৈতিক দলগুলোর সঙ্গে আলাপ-আলোচনা করে ৩১ দফা দিয়েছি। তারও ছয় বছর আগে বিএনপি ভিশন-২০২৩-এর মাধ্যমে সংস্কারের কথা বলেছে। এটা নিয়ে ভাবার কিছু নেই। বাংলাদেশের সবাই জানে যে দেশে সংস্কার করতে হবে। কিছুটা দ্বিমত থাকতেই পারে। কারণ বিভিন্ন দলের বিভিন্ন রকমের চিন্তাভাবনা থাকে। তবে আমার মনে হয় বেশির ভাগ ক্ষেত্রেই আমরা সবাই একমত হয়েছি। কাজেই নির্বাচনি প্রক্রিয়ায় যে সংস্কারগুলো করা দরকার সেগুলো শেষ করে নির্বাচন সম্পন্ন করতে হবে। আর সংস্কার তো চলমান প্রক্রিয়া। আজকে যে সংস্কার হবে আগামী এক বছর পর সে সংস্কার বাতিলও করতে হতে পারে। তবে সংস্কারটা করতে হবে সময়োপযোগী এবং গণতান্ত্রিক প্রক্রিয়ায়।

বাংলাদেশ প্রতিদিন : নির্বাচনের পর বিএনপি জাতীয় সরকার গঠনের প্রতিশ্রুতি ব্যক্ত করেছে। এটি কীভাবে সম্ভব?

আমীর খসরু মাহমুদ চৌধুরী : আমরা ৩১ দফা সংস্কারের কথা বলেছি। যুগপৎ আন্দোলনে আমরা  যারা আছি তাদের মধ্যে এ বিষয়ে ঐকমত্য আছে। এর বাইরের রাজনৈতিক দলগুলোও যোগ হয়েছে। তাদের সঙ্গেও বেশির ভাগ ক্ষেত্রেই একটা ঐকমত্য তৈরি হয়েছে। সুতরাং এখানে জাতীয় ঐকমত্যের একটা বিষয় রয়েছে। ৫০টির কাছাকাছি দল এ ঐকমত্যে আমাদের সঙ্গে আছে। কাজেই বিএনপি থেকে বলা হচ্ছে যে নির্বাচনের পর আমরা সবাই মিলে একটা জাতীয় সরকার গঠন করব। আমরা যারা ৩১ দফার সঙ্গে আছি এবং আলাপ-আলোচনা করে তৈরি করেছি তারা সবাই মিলে সেগুলো বাস্তবায়ন করব। এটি একটি বিরাট কমিটমেন্ট। এটা জাতির কাছে বিএনপির প্রতিশ্রুতি। আমরা কতটা সিরিয়াস তারই প্রতিফলন।   

বাংলাদেশ প্রতিদিন : জাতীয় নির্বাচনের জন্য রাজনৈতিক দলগুলো কতটা প্রস্তুত? অন্তর্বর্তী সরকারের স্থানীয় সরকার নির্বাচনের আয়োজন উচিত হবে কিনা?

আমীর খসরু মাহমুদ চৌধুরী : এটা হচ্ছে ঘোড়ার আগে গাড়ি জুড়ে দেওয়ার মতো অবস্থা। দেশে কোনো নির্বাচিত সরকার হচ্ছে না, আর আপনি যাবেন লোকাল গভর্নমেন্ট ইলেকশনে। এখানে নির্বাচিত সরকারের অধীনে লোকাল গভর্নমেন্ট নির্বাচন আর ইনটেরিম গভর্নমেন্টের অধীনে লোকাল গভর্নমেন্ট নির্বাচন- এর মধ্যে অনেক ব্যবধান আছে। সুতরাং নির্বাচনের মাধ্যমে যারা সরকার গঠন করবে তারাই এ লোকাল গভর্নমেন্ট নির্বাচন দেবে। তা ছাড়া এ নির্বাচন দিতে গেলে অনেকটা সময়ও চলে যাবে। কারণ লোকাল গভর্নমেন্ট ইলেকশন তো অনেকগুলো। এগুলো স্তরে স্তরে করতে হবে। দেশে নির্বাচিত সরকার গঠন করাটাই হচ্ছে এই মুহূর্তের দাবি। সুতরাং জাতীয় সরকার গঠনের পর এটি ধীরস্থিরভাবে ধাপে ধাপে সম্পন্ন করা যাবে।     

বাংলাদেশ প্রতিদিন : বর্তমান প্রেক্ষাপটে সংবিধান পরিবর্তনের কথা উঠছে। আপনি কী মনে করেন?

আমীর খসরু মাহমুদ চৌধুরী : সংবিধান পরিবর্তনের কথা তো সবাই বলছে। যেসব জায়গায় সবার ঐকমত্য আছে সেসব জায়গায় পরিবর্তন করা যেতে পারে। আর যেসব জায়গায় ঐকমত্য নেই সেগুলো নির্বাচিত সরকার জনগণের ম্যান্ডেট নিয়ে করবে। পরবর্তী সংসদের জন্য রেখে দিতে হবে।

বাংলাদেশ প্রতিদিন : পুলিশ বাহিনী, বিচারব্যবস্থা, নির্বাচন কমিশনকে কীভাবে পুনর্গঠনসহ কার্যকর করা যেতে পারে?

আমীর খসরু মাহমুদ চৌধুরী : নির্বাচন কমিশন গঠন করা হয়েছে, এখন সেটি এবং নির্বাহী বিভাগের যাঁরা নির্বাচন কমিশনের পক্ষে কাজ করবেন তাঁরা সবাই যেন স্বাধীনভাবে কাজ করতে পারেন সেই ব্যবস্থা করতে হবে। পুলিশ বাহিনী এবং বিচার বিভাগকে সেভাবেই স্বাধীনভাবে কাজ করার সুযোগ তৈরি করে দিতে হবে। প্রয়োজনীয় সংস্কার আনতে হবে। অবশ্য এজন্য বেশ কিছু সংস্কার কমিশন গঠন করা হয়েছে।      

বাংলাদেশ প্রতিদিন : ছাত্র-জনতার আন্দোলন কীভাবে দেখেন? এতে বিএনপিসহ রাজনৈতিক দলগুলোর অবদান কতটুকু?

আমীর খসরু মাহমুদ চৌধুরী : বিএনপির আন্দোলন তো ১৬-১৭ বছর ধরেই চলতেছে। ১৬ বছর ধরে বিএনপির ৬০ লাখ নেতা-কর্মীর বিরুদ্ধে লাখ লাখ মিথ্যা ও গায়েবি মামলা দেওয়া হয়েছে। অনেককে হত্যা করা হয়েছে। গুম করা হয়েছে। অনেকে পঙ্গু হয়েছে। পুলিশ কাস্টডিতেও চিকিৎসা না পেয়ে মৃত্যুবরণ করেছে। বাড়িঘর, ব্যবসাবাণিজ্য হারিয়েছে। বিএনপি চেয়ারপারসন দেশনেত্রী বেগম খালেদা জিয়া গণতন্ত্রের জন্য জীবন-মৃত্যুর সন্ধিক্ষণে থেকেও লড়াই করছেন। মানুষের গণতান্ত্রিক অধিকার, ভোটাধিকার কেড়ে নেওয়ার জন্য তাঁকে অন্যায়ভাবে জেলে পাঠানো হয়েছে। সেখানে চিকিৎসার সুযোগ পর্যন্ত তাঁকে দেওয়া হয়নি। সবচেয়ে বড় অবদান হচ্ছে দেশনেত্রী বেগম খালেদা জিয়ার। ওনার শক্ত ও অটল অবস্থানের ফলে জাতি সাহস পেয়েছে এবং দাঁড়াতে পেরেছে। বিএনপির ওপর এত নির্যাতন-নিপীড়ন করেও বিএনপিকে থামাতে পারেনি। বিএনপি নেতা-কর্মীদের যে ত্যাগ-তিতিক্ষা তা বলে শেষ করা যাবে না। গত ১০-১৫ বছর নির্যাতন-নিপীড়নের পরেও বিএনপির কোনো নেতা-কর্মী দল ছেড়ে যায়নি। এমন একটি দল আর একটিও খুঁজে পাওয়া যাবে না। আর বিদেশে থেকেও যে নেতৃত্ব দেওয়া যায় এবং জাতিকে ঐক্যবদ্ধ করা যায় এবং মোটিভেট করা যায় তার প্রমাণ তারেক রহমান নিজে। তাঁর যে ত্যাগ ও অবদান সেটিও অনস্বীকার্য। কারণ তিনি দিনরাত পরিশ্রম করে অনলাইনে বৈঠক করে যেভাবে দলটাকে আজকের এ অবস্থানে নিয়ে এসেছেন, তা অতুলনীয়।

বাংলাদেশ প্রতিদিন : বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান বলেছেন, আগামী দিনের নির্বাচন ও রাজনীতি দুটোই বিএনপির জন্য কঠিন চ্যালেঞ্জ। আপনি কি মনে করেন?

আমীর খসরু মাহমুদ চৌধুরী : কঠিন চ্যালেঞ্জ তো বটেই। বাংলাদেশকে ফ্যাসিস্ট শেখ হাসিনা নির্বাচন, আন্দোলন, সবকিছুকেই অস্বাভাবিক অবস্থায় নিয়ে গেছেন। রাজনীতিকে একেবারে ধ্বংস করে দিয়েছেন।

সেখান থেকে বের হতে হলে সেই পুরনো ধাঁচের রাজনীতি নিয়ে থাকলে চলবে না। নতুন ধারা তৈরি করতে হবে। আর সেটি তারেক রহমান করেছেন ইতোমধ্যেই। আর বিএনপি সেটা ধারণও করেছে। এজন্য আমরা সঠিক পথে চলছি। আশা করি আগামী দিনে বাংলাদেশের রাজনীতিতে একটি বড় ধরনের গুণগত পরিবর্তন আসবে।  

বাংলাদেশ প্রতিদিন : বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের নেতারা রাজনৈতিক দল গঠন করতে চান। এটাকে কীভাবে দেখেন?

আমীর খসরু মাহমুদ চৌধুরী : এটা সবার অধিকার। শুধু বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলন কেন, আরও যে কেউ চাইলে করতে পারে। আমরা স্বাগত জানাই সবাইকে। আমরা গত ১৬-১৭ বছর যে জন্য লড়েছি শেখ হাসিনার সরকারের বিরুদ্ধে সেটি ছিল রাজনীতির জন্য, মানুষের কথা বলার অধিকারের জন্য, বাকস্বাধীনতার জন্য। শত ফুল ফুটুক। এটা তো ভালো। এ স্বাধীনতার জন্যই তো আমরা এত দিন লড়াই করেছি।   

বাংলাদেশ প্রতিদিন : আনুপাতিক পদ্ধতিতে জাতীয় নির্বাচন চায় জামায়াতে ইসলামী। আপনি বা আপনার দল একমত কিনা?

আমীর খসরু মাহমুদ চৌধুরী : আনুপাতিক হারে তো প্রশ্নই ওঠে না। আমরা যে ওয়েস্ট মিনস্টার ডেমোক্র্যাসি প্র্যাকটিস করি, এটা আমাদের রাজনৈতিক সংস্কৃতি। রাজনৈতিক সংস্কৃতি যেটা আছে, সেই ধারাতেই চলতে হবে।

বাংলাদেশ প্রতিদিন : আপনি তো দেশের ব্যবসায়ীদের সর্বোচ্চ প্রতিষ্ঠানের কর্ণধার ছিলেন। দেশের ব্যবসাবাণিজ্য বর্তমানে কেমন চলছে? ব্যবসায়ী-শিল্পপতিদের বিরুদ্ধে কোথাও কোথাও মামলা হচ্ছে। বিষয়টি কীভাবে দেখেন?

আমীর খসরু মাহমুদ চৌধুরী : গত ১৫-১৬ বছরে তো ব্যবসাবাণিজ্য করতে দেওয়া হয়নি। রাষ্ট্রীয় অর্থনৈতিক কাঠামো একেবারে ভেঙে পড়েছে। মেরুদণ্ড ভেঙে দেওয়া হয়েছে। যে মডেলে তারা অর্থনীতি চালিয়েছে সেটি আওয়ামী মডেল। লুটপাটের মডেল। দেশের ব্যাংকে টাকা নেই। শেয়ারবাজার ধ্বংস করে দিয়েছে। রিজার্ভ একবারে তলানিতে গিয়ে ঠেকেছে। এটা থেকে বেরিয়ে আসা খুবই কঠিন। তবে সম্ভব। যদি জাতি হিসেবে আমরা ঐক্যবদ্ধভাবে সিদ্ধান্ত নিতে পারি। মামলা তো হতেই পারে; কিন্তু দেখতে হবে তার পেছনে যৌক্তিক কারণ আছে কিনা? মামলার মেরিট কতটুকু? অহেতুক বা প্রতিহিংসাবশত মামলা হয়েছে কিনা?  

বাংলাদেশ প্রতিদিন : দেশ-বিদেশ থেকে ষড়যন্ত্র চলছেই। চক্রান্ত থেমে নেই। এর সমাধান কী?  

আমীর খসরু মাহমুদ চৌধুরী : স্বৈরাচার সরকারের পতনের পর শেখ হাসিনা দেশ থেকে পালিয়ে গেলেও তাঁর দোসররা এখনো রয়ে গেছে। প্রশাসনেও রয়েছে। এগুলো অন্তর্বর্তী সরকারকে দেখতে হবে। এদের গুরুত্বপূর্ণ পদে রেখে গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠা করা যাবে না। পুরো জাতি যদি ঐক্যবদ্ধ থাকে তাহলে তারা তেমন কিছুই করতে পারবে না। এজন্য সবাইকে সজাগ ও সতর্ক থাকতে হবে।

বাংলাদেশ প্রতিদিন : বিএনপির জাতীয় কাউন্সিল কবে নাগাদ অনুষ্ঠিত হবে?

আমীর খসরু মাহমুদ চৌধুরী : জেলা-উপজেলাসহ বিভিন্ন স্তরে দলের সম্মেলন ও কমিটি হচ্ছে। সেগুলো শেষ হলেই জাতীয় কাউন্সিলের আয়োজন করা হবে।

বাংলাদেশ প্রতিদিন : বর্তমান সরকারের কাছে মূল প্রত্যাশা কী?

আমীর খসরু মাহমুদ চৌধুরী : মূল প্রত্যাশা একটাই। এ অন্তর্বর্তী সরকার যত তাড়াতাড়ি একটি অবাধ, সুষ্ঠু নির্বাচনের মাধ্যমে এ ট্রানজিশনাল পিরিয়ডের ইতি টেনে গণতান্ত্রিক প্রক্রিয়ায় যুক্ত হতে পারবে, দেশ ও জাতির জন্য ততই মঙ্গল।    

বাংলাদেশ প্রতিদিন : শেখ হাসিনাকে দেশে ফিরিয়ে এনে বিচারের আওতায় আনার দাবি উঠছে। আপনি কি মনে করেন?

আমীর খসরু মাহমুদ চৌধুরী : দেশ থেকে পালিয়ে যাওয়ার পর বাইরে থেকে এনে বিচার করার দাবিটা তো আমি বাতিল করতে পারি না।

সুতরাং তাঁর নিজের থেকেই তো ফিরে আসা উচিত। দাবি উঠবে কেন? তাঁর যদি সেই সৎ সাহস থাকে, তাহলে তাঁর নিজের থেকেই ফিরে এসে ফেস করা উচিত। এখন তো দেশে বিচার আছে। আগে তো বিচার ছিল না। এখন তো দেশে স্বাধীন বিচারব্যবস্থা চলছে। 

বাংলাদেশ প্রতিদিন : দেশ ও জনগণ এবং বর্তমান অন্তর্বর্তী সরকারের প্রতি আপনার আহ্বান কী?

আমীর খসরু মাহমুদ চৌধুরী : জনগণ দেশের মালিকানা ফিরে পেতে চায়। তাদের নাগরিক অধিকার ফিরে পেতে চেয়েছে। আমরা সবাই মিলে ঐক্যবদ্ধভাবে সে অধিকার প্রতিষ্ঠা করতে চাই। আশা করি দেশের স্বার্থে আমরা সবাই ঐক্যবদ্ধ থাকব।   

বাংলাদেশ প্রতিদিন : মূল্যবান সময় দেওয়ার জন্য আপনাকে ধন্যবাদ।

আমীর খসরু মাহমুদ চৌধুরী : বাংলাদেশ প্রতিদিনকেও অসংখ্য ধন্যবাদ।

এই বিভাগের আরও খবর
একীভূত ব্যাংক
একীভূত ব্যাংক
নির্বাচনের ঢেউ
নির্বাচনের ঢেউ
মানবাধিকারের কথা বলে ইসলাম
মানবাধিকারের কথা বলে ইসলাম
মাদকে বিপথগামী লাখ লাখ মানুষ
মাদকে বিপথগামী লাখ লাখ মানুষ
নির্বাচনের পথে বাংলাদেশ
নির্বাচনের পথে বাংলাদেশ
বাঙালির গণতন্ত্র ও গণতন্ত্রের বাঙালি
বাঙালির গণতন্ত্র ও গণতন্ত্রের বাঙালি
পাচার টাকা উদ্ধার
পাচার টাকা উদ্ধার
গুমে মৃত্যুদণ্ড
গুমে মৃত্যুদণ্ড
কিয়ামতের ভয়াবহতা ও রসুল (সা.)-এর সুপারিশ
কিয়ামতের ভয়াবহতা ও রসুল (সা.)-এর সুপারিশ
হাসিনার বিরুদ্ধে রায়ের আগে সহিংসতার ষড়যন্ত্র
হাসিনার বিরুদ্ধে রায়ের আগে সহিংসতার ষড়যন্ত্র
শেষ ভালো যার সব ভালো তার
শেষ ভালো যার সব ভালো তার
গণসংযোগে গুলি
গণসংযোগে গুলি
সর্বশেষ খবর
রোনালদো-ফেলিক্সের নৈপুণ্যে আল নাসরের টানা আট জয়
রোনালদো-ফেলিক্সের নৈপুণ্যে আল নাসরের টানা আট জয়

১৬ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

সৌদি প্রো লিগে রোনালদোর নতুন ইতিহাস
সৌদি প্রো লিগে রোনালদোর নতুন ইতিহাস

৩৪ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

মোহাম্মদপুর বেড়িবাঁধ এলাকায় গ্যারেজে আগুন
মোহাম্মদপুর বেড়িবাঁধ এলাকায় গ্যারেজে আগুন

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

মধ্যরাতে পুরান ঢাকার বংশালে অগ্নিকাণ্ড
মধ্যরাতে পুরান ঢাকার বংশালে অগ্নিকাণ্ড

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

গাজার ‘হলুদ রেখা’ লঙ্ঘনের অভিযোগে দুই ফিলিস্তিনি নিহত
গাজার ‘হলুদ রেখা’ লঙ্ঘনের অভিযোগে দুই ফিলিস্তিনি নিহত

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মানবাধিকারের কথা বলে ইসলাম
মানবাধিকারের কথা বলে ইসলাম

২ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

৮ ডিসিকে যুগ্মসচিব হিসেবে পদায়ন
৮ ডিসিকে যুগ্মসচিব হিসেবে পদায়ন

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হবিগঞ্জের নতুন ডিসি আবু হাসনাত মোহাম্মদ আরেফিন
হবিগঞ্জের নতুন ডিসি আবু হাসনাত মোহাম্মদ আরেফিন

২ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

ঢাকা জেলার নতুন ডিসি শফিউল আলম
ঢাকা জেলার নতুন ডিসি শফিউল আলম

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাঙালির গণতন্ত্র ও গণতন্ত্রের বাঙালি
বাঙালির গণতন্ত্র ও গণতন্ত্রের বাঙালি

২ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

রাতে শহিদ মিনারে শিক্ষকদের মোমবাতি প্রজ্বলন
রাতে শহিদ মিনারে শিক্ষকদের মোমবাতি প্রজ্বলন

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বন্দিদের মরদেহ ফেরত না আসা পর্যন্ত অভিযান চলবে: ইসরায়েলি প্রতিরক্ষামন্ত্রী
বন্দিদের মরদেহ ফেরত না আসা পর্যন্ত অভিযান চলবে: ইসরায়েলি প্রতিরক্ষামন্ত্রী

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

লালমনিরহাটে আ.লীগ-জাপার ৫৬ ইউপি সদস্যের বিএনপিতে যোগদান
লালমনিরহাটে আ.লীগ-জাপার ৫৬ ইউপি সদস্যের বিএনপিতে যোগদান

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

১৫ জেলায় নতুন ডিসি, প্রজ্ঞাপন জারি
১৫ জেলায় নতুন ডিসি, প্রজ্ঞাপন জারি

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এটাই আমার সেরা সময়: হলান্ড
এটাই আমার সেরা সময়: হলান্ড

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কুড়িগ্রামে পাঠাগার উদ্বোধন করলেন অতিরিক্ত মহাপরিচালক
কুড়িগ্রামে পাঠাগার উদ্বোধন করলেন অতিরিক্ত মহাপরিচালক

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিশ্বকাপ জিতে পুলিশে চাকরিসহ একাধিক পুরস্কারে ভাসলেন রিচা
বিশ্বকাপ জিতে পুলিশে চাকরিসহ একাধিক পুরস্কারে ভাসলেন রিচা

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সিলেটে দেওয়ানী আদালতে মামলা নিষ্পত্তির হার ১০৫ শতাংশ
সিলেটে দেওয়ানী আদালতে মামলা নিষ্পত্তির হার ১০৫ শতাংশ

৪ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

শেষ মুহূর্তের গোলে টটেনহ্যামের মাঠে হার এড়াল ইউনাইটেড
শেষ মুহূর্তের গোলে টটেনহ্যামের মাঠে হার এড়াল ইউনাইটেড

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

জাহানারা ইস্যুতে বিসিবির তিন সদস্যের তদন্ত কমিটি গঠন
জাহানারা ইস্যুতে বিসিবির তিন সদস্যের তদন্ত কমিটি গঠন

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আমি আর আমার ছেলে একসঙ্গে বড় হয়েছি: শ্রাবন্তী
আমি আর আমার ছেলে একসঙ্গে বড় হয়েছি: শ্রাবন্তী

৫ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

আগামী নির্বাচন হবে গণতন্ত্র পুনরুদ্ধার ও ফ্যাসিস্ট নির্মূলের: মিনু
আগামী নির্বাচন হবে গণতন্ত্র পুনরুদ্ধার ও ফ্যাসিস্ট নির্মূলের: মিনু

৫ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

বিএনপির সঙ্গে ঐক্যবদ্ধভাবে কাজ করার প্রত্যয় চব্বিশের শহীদ পরিবারের সদস্যদের
বিএনপির সঙ্গে ঐক্যবদ্ধভাবে কাজ করার প্রত্যয় চব্বিশের শহীদ পরিবারের সদস্যদের

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শাটডাউন মার্কিন অর্থনীতিতে ‘প্রত্যাশার চেয়েও মারাত্মক’ প্রভাব ফেলছে: কেভিন হ্যাসেট
শাটডাউন মার্কিন অর্থনীতিতে ‘প্রত্যাশার চেয়েও মারাত্মক’ প্রভাব ফেলছে: কেভিন হ্যাসেট

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মুরাদনগরে বিএনপির জনসভায় ঐক্যের আহ্বান
মুরাদনগরে বিএনপির জনসভায় ঐক্যের আহ্বান

৬ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

রাজধানীতে ট্রাফিক আইন লঙ্ঘনে ২৫৮০ মামলা
রাজধানীতে ট্রাফিক আইন লঙ্ঘনে ২৫৮০ মামলা

৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবস উপলক্ষে নিউইয়র্কে বিএনপির সমাবেশ
জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবস উপলক্ষে নিউইয়র্কে বিএনপির সমাবেশ

৬ ঘণ্টা আগে | পরবাস

শেরপুরে বিতর্ক প্রতিযোগিতা
শেরপুরে বিতর্ক প্রতিযোগিতা

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বান্দরবানে মদসহ আটক ২
বান্দরবানে মদসহ আটক ২

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নির্বাচনের আগে সংস্কার ও গণভোট ইস্যুতে ঝামেলা হতে পারে: সেলিমা রহমান
নির্বাচনের আগে সংস্কার ও গণভোট ইস্যুতে ঝামেলা হতে পারে: সেলিমা রহমান

৬ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

সর্বাধিক পঠিত
আমেরিকায় গরুর মাংসের দামে রেকর্ড, তদন্তের নির্দেশ ট্রাম্পের
আমেরিকায় গরুর মাংসের দামে রেকর্ড, তদন্তের নির্দেশ ট্রাম্পের

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নেতানিয়াহুর বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা তুরস্কের
নেতানিয়াহুর বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা তুরস্কের

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জামায়াতের সঙ্গে কোনো ঐক্য হবে না: হেফাজত আমির
জামায়াতের সঙ্গে কোনো ঐক্য হবে না: হেফাজত আমির

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ডায়াবেটিস-হৃদ্‌রোগীদের জন্য দুঃসংবাদ, বন্ধ হতে পারে মার্কিন ভিসা
ডায়াবেটিস-হৃদ্‌রোগীদের জন্য দুঃসংবাদ, বন্ধ হতে পারে মার্কিন ভিসা

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইউরোপের একটিমাত্র দেশকে রাশিয়ার তেল কেনার সুযোগ দেবেন ট্রাম্প!
ইউরোপের একটিমাত্র দেশকে রাশিয়ার তেল কেনার সুযোগ দেবেন ট্রাম্প!

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দক্ষিণ চীন সাগরে ভারতের ব্রাহ্মস ক্ষেপণাস্ত্র মোতায়েন করল ফিলিপাইন
দক্ষিণ চীন সাগরে ভারতের ব্রাহ্মস ক্ষেপণাস্ত্র মোতায়েন করল ফিলিপাইন

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অনির্দিষ্টকালের জন্য পাঠদান বন্ধের ঘোষণা শিক্ষকদের
অনির্দিষ্টকালের জন্য পাঠদান বন্ধের ঘোষণা শিক্ষকদের

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ডায়বেটিসসহ যেসব রোগ থাকলে নাও মিলতে পারে মার্কিন ভিসা
ডায়বেটিসসহ যেসব রোগ থাকলে নাও মিলতে পারে মার্কিন ভিসা

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মাত্র দুই দিনেই ম্লান হলো ট্রাম্পের একচ্ছত্র ক্ষমতা!
মাত্র দুই দিনেই ম্লান হলো ট্রাম্পের একচ্ছত্র ক্ষমতা!

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শিক্ষকদের আন্দোলনে পড়াশোনার ক্ষতি হলে কঠোর ব্যবস্থা : গণশিক্ষা উপদেষ্টা
শিক্ষকদের আন্দোলনে পড়াশোনার ক্ষতি হলে কঠোর ব্যবস্থা : গণশিক্ষা উপদেষ্টা

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাংলাদেশের সঙ্গে ভারত উত্তেজনা চায় না: রাজনাথ সিং
বাংলাদেশের সঙ্গে ভারত উত্তেজনা চায় না: রাজনাথ সিং

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যোগ্য প্রার্থী দলের মনোনয়ন পাবেন: রুমিন ফারহানা
যোগ্য প্রার্থী দলের মনোনয়ন পাবেন: রুমিন ফারহানা

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

রাজধানীর টিটিপাড়া ৬ লেনের রেলওয়ে আন্ডারপাস উদ্বোধন
রাজধানীর টিটিপাড়া ৬ লেনের রেলওয়ে আন্ডারপাস উদ্বোধন

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চার লাখ যথেষ্ট নয়, শামির কাছে ভরণপোষণ বাবদ ১০ লাখ দাবি হাসিনের
চার লাখ যথেষ্ট নয়, শামির কাছে ভরণপোষণ বাবদ ১০ লাখ দাবি হাসিনের

১২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শুভেচ্ছা সফরে চট্টগ্রাম বন্দরে পাকিস্তান নৌবাহিনীর জাহাজ
শুভেচ্ছা সফরে চট্টগ্রাম বন্দরে পাকিস্তান নৌবাহিনীর জাহাজ

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অবশেষে মুখ খুললেন রাশমিকা, জানালেন কেন বিয়ে করছেন বিজয়কে
অবশেষে মুখ খুললেন রাশমিকা, জানালেন কেন বিয়ে করছেন বিজয়কে

৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

এশিয়া কাপ ট্রফি বিতর্ক, যে পদক্ষেপ নিল আইসিসি
এশিয়া কাপ ট্রফি বিতর্ক, যে পদক্ষেপ নিল আইসিসি

১৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মানিকগঞ্জে অবশেষে ধরা পড়লো বিশাল আকৃতির সেই কুমির
মানিকগঞ্জে অবশেষে ধরা পড়লো বিশাল আকৃতির সেই কুমির

১২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

করাচি-চট্টগ্রাম সরাসরি শিপিং চালু করল পাকিস্তান ও বাংলাদেশ
করাচি-চট্টগ্রাম সরাসরি শিপিং চালু করল পাকিস্তান ও বাংলাদেশ

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফের বিশ্বকাপে খেলার ইঙ্গিত দিলেন মেসি!
ফের বিশ্বকাপে খেলার ইঙ্গিত দিলেন মেসি!

১৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

জটিলতায় স্থবির জাইকা ঋণের ৫ মেগাপ্রকল্প
জটিলতায় স্থবির জাইকা ঋণের ৫ মেগাপ্রকল্প

১৯ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

পপি সিড বা পোস্ত দানা কী, আইন কী বলে?
পপি সিড বা পোস্ত দানা কী, আইন কী বলে?

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিচারক সভ্যতার শিকড় না বুঝে আইনের ব্যাখ্যা দিতে পারেন না : প্রধান বিচারপতি
বিচারক সভ্যতার শিকড় না বুঝে আইনের ব্যাখ্যা দিতে পারেন না : প্রধান বিচারপতি

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দাবি না মানলে ১১ নভেম্বর কঠোর কর্মসূচির ঘোষণা দেবে আট দল
দাবি না মানলে ১১ নভেম্বর কঠোর কর্মসূচির ঘোষণা দেবে আট দল

৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ডিসেম্বরের প্রথমার্ধের মধ্যে নির্বাচনের তফসিল ঘোষণা করতে হবে : সালাহউদ্দিন
ডিসেম্বরের প্রথমার্ধের মধ্যে নির্বাচনের তফসিল ঘোষণা করতে হবে : সালাহউদ্দিন

১০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

যেভাবে বুঝব আল্লাহ আমাকে ক্ষমা করেছেন
যেভাবে বুঝব আল্লাহ আমাকে ক্ষমা করেছেন

২০ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

ইরানে প্রাচীন বিজয়ের স্মৃতিস্তম্ভ উন্মোচন, শত্রুর প্রতি সতর্কবার্তা
ইরানে প্রাচীন বিজয়ের স্মৃতিস্তম্ভ উন্মোচন, শত্রুর প্রতি সতর্কবার্তা

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাপের কামড়ের অ্যান্টিভেনম সব উপজেলায় পাঠানোর নির্দেশ
সাপের কামড়ের অ্যান্টিভেনম সব উপজেলায় পাঠানোর নির্দেশ

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দেশে বিএনপির হাত ধরে বারবার গণতন্ত্র এসেছে: অ্যাটর্নি জেনারেল
দেশে বিএনপির হাত ধরে বারবার গণতন্ত্র এসেছে: অ্যাটর্নি জেনারেল

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পাবনায় পৌঁছেছেন রাষ্ট্রপতি
পাবনায় পৌঁছেছেন রাষ্ট্রপতি

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
১৫ নভেম্বর থেকে নতুন পোশাকে পুলিশ
১৫ নভেম্বর থেকে নতুন পোশাকে পুলিশ

প্রথম পৃষ্ঠা

ফের সংকট চরমে
ফের সংকট চরমে

প্রথম পৃষ্ঠা

সাঁড়াশি অভিযানে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী
সাঁড়াশি অভিযানে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী

পেছনের পৃষ্ঠা

মঞ্জুর বিরুদ্ধে এবার রুমানার অভিযোগ
মঞ্জুর বিরুদ্ধে এবার রুমানার অভিযোগ

মাঠে ময়দানে

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

জেলে বসেই হত্যার নির্দেশ
জেলে বসেই হত্যার নির্দেশ

পেছনের পৃষ্ঠা

ব্যাংক কর্মকর্তা থেকে ব্যাংক লুটেরা
ব্যাংক কর্মকর্তা থেকে ব্যাংক লুটেরা

প্রথম পৃষ্ঠা

সেনাবাহিনীই শেষ ভরসা
সেনাবাহিনীই শেষ ভরসা

প্রথম পৃষ্ঠা

যুক্তরাষ্ট্রের আটলান্টিক সিটির কাউন্সিলর বাংলাদেশি সোহেল
যুক্তরাষ্ট্রের আটলান্টিক সিটির কাউন্সিলর বাংলাদেশি সোহেল

পেছনের পৃষ্ঠা

সহিহ আকিদার দলগুলো ঐক্যবদ্ধ হলে সর্বোত্তম
সহিহ আকিদার দলগুলো ঐক্যবদ্ধ হলে সর্বোত্তম

প্রথম পৃষ্ঠা

বিশৃঙ্খলার চেষ্টা করলে জনগণই প্রতিরোধ করবে
বিশৃঙ্খলার চেষ্টা করলে জনগণই প্রতিরোধ করবে

পেছনের পৃষ্ঠা

যুক্তরাষ্ট্রে আটকাবস্থা থেকে মুক্তি বাংলাদেশি মাসুমা খানের
যুক্তরাষ্ট্রে আটকাবস্থা থেকে মুক্তি বাংলাদেশি মাসুমা খানের

পেছনের পৃষ্ঠা

ডিসেম্বরের প্রথমার্ধেই হতে হবে তফসিল
ডিসেম্বরের প্রথমার্ধেই হতে হবে তফসিল

প্রথম পৃষ্ঠা

অবশেষে চালু টিটিপাড়া ছয় লেন আন্ডারপাস
অবশেষে চালু টিটিপাড়া ছয় লেন আন্ডারপাস

পেছনের পৃষ্ঠা

স্ত্রী-সন্তানদের নিয়ে বরিশালে বিক্ষোভ
স্ত্রী-সন্তানদের নিয়ে বরিশালে বিক্ষোভ

পেছনের পৃষ্ঠা

লাইনচ্যুত বগি রেখে চলে গেল ট্রেন
লাইনচ্যুত বগি রেখে চলে গেল ট্রেন

পেছনের পৃষ্ঠা

বাংলাদেশের সঙ্গে উত্তেজনা চায় না ভারত
বাংলাদেশের সঙ্গে উত্তেজনা চায় না ভারত

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচন নিয়ে কথা বললেন না আসিফ নজরুল
নির্বাচন নিয়ে কথা বললেন না আসিফ নজরুল

পেছনের পৃষ্ঠা

রপ্তানি ধরে রাখতে আসছে লজিস্টিক সুবিধা
রপ্তানি ধরে রাখতে আসছে লজিস্টিক সুবিধা

পেছনের পৃষ্ঠা

নারীর ক্ষমতায়ন প্রশ্নে দলগুলো প্রতিশ্রুতি ভঙ্গ করেছে
নারীর ক্ষমতায়ন প্রশ্নে দলগুলো প্রতিশ্রুতি ভঙ্গ করেছে

পেছনের পৃষ্ঠা

অনশনের ১০০ ঘণ্টা পূর্ণ, নিবন্ধন ছাড়া উঠবেন না তারেক
অনশনের ১০০ ঘণ্টা পূর্ণ, নিবন্ধন ছাড়া উঠবেন না তারেক

পেছনের পৃষ্ঠা

শিক্ষকদের ওপর পুলিশের লাঠিচার্জ জলকামান
শিক্ষকদের ওপর পুলিশের লাঠিচার্জ জলকামান

পেছনের পৃষ্ঠা

রাজনীতি স্থিতিশীল থাকলে অর্থনীতি আরও ভালোভাবে চলবে
রাজনীতি স্থিতিশীল থাকলে অর্থনীতি আরও ভালোভাবে চলবে

পেছনের পৃষ্ঠা

চট্টগ্রাম বন্দর বিদেশিদের হাতে দেওয়া যাবে না
চট্টগ্রাম বন্দর বিদেশিদের হাতে দেওয়া যাবে না

পেছনের পৃষ্ঠা

ওয়ানগালায় মেতেছেন শিল্পীরা
ওয়ানগালায় মেতেছেন শিল্পীরা

পেছনের পৃষ্ঠা

জুলাই আন্দোলনে আহতদের চিকিৎসায় ২০ বাধা
জুলাই আন্দোলনে আহতদের চিকিৎসায় ২০ বাধা

পেছনের পৃষ্ঠা

১৫ জনের মনোনয়ন চায় শিক্ষক কর্মচারী ঐক্যজোট
১৫ জনের মনোনয়ন চায় শিক্ষক কর্মচারী ঐক্যজোট

পেছনের পৃষ্ঠা

কাকরাইলে চার্চের ফটকে ককটেল নিক্ষেপ
কাকরাইলে চার্চের ফটকে ককটেল নিক্ষেপ

খবর

নির্বাচন বিলম্বিত করে ক্ষমতার স্বাদ নিতে চায় কয়েকটি দল
নির্বাচন বিলম্বিত করে ক্ষমতার স্বাদ নিতে চায় কয়েকটি দল

নগর জীবন

শ্রমিকদের মানববন্ধন প্রেস ক্লাবের সামনে
শ্রমিকদের মানববন্ধন প্রেস ক্লাবের সামনে

পেছনের পৃষ্ঠা