শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, রবিবার, ০৮ ডিসেম্বর, ২০২৪ আপডেট: ০৮:১০, রবিবার, ০৮ ডিসেম্বর, ২০২৪

সাক্ষাৎকার : আমীর খসরু মাহমুদ চৌধুরী

বিএনপির প্রতিশ্রুতি জাতীয় সরকার

বিএনপির প্রতিশ্রুতি জাতীয় সরকার

বিএনপির জাতীয় স্থায়ী কমিটির সদস্য ও সাবেক বাণিজ্যমন্ত্রী আমীর খসরু মাহমুদ চৌধুরী বলেছেন, আমরা ৩১ দফা সংস্কারের কথা বলেছি। ৫০টির বেশি রাজনৈতিক দল এ ঐকমত্যে আমাদের সঙ্গে আছে। বিএনপি থেকে বলা হয়েছে, নির্বাচনের পর আমরা সবাই মিলে জাতীয় সরকার গঠন করব।  আমরা যারা ৩১ দফার সঙ্গে আছি এবং আলাপ-আলোচনা করে প্রস্তাবগুলো তৈরি করেছি, তারা সবাই মিলে সেগুলো বাস্তবায়ন করব। এটি একটি বিরাট কমিটমেন্ট। নির্বাচনের পর জাতীয় সরকার গঠনের ঘোষণাটা জাতির কাছে বিএনপির প্রতিশ্রুতি। বাংলাদেশ প্রতিদিনকে দেওয়া একান্ত সাক্ষাৎকারে আমীর খসরু মাহমুদ চৌধুরী এসব কথা বলেন। এ সময় তিনি দেশের সার্বিক অবস্থা তথা রাজনীতি, অর্থনীতি, অন্তর্বর্তী সরকারের অবস্থা, আগামী জাতীয় নির্বাচন, সংবিধানে পরিবর্তন, সংস্কারসহ গুরুত্বপূর্ণ বিষয়ে কথা বলেন। সাক্ষাৎকার নিয়েছেন বাংলাদেশ প্রতিদিনের বিশেষ সংবাদদাতা শফিউল আলম দোলন।

বাংলাদেশ প্রতিদিন : বর্তমানে দেশের সার্বিক রাজনৈতিক অবস্থাটা আসলে কী? কেমন চলছে দেশের অর্থনীতি?

আমীর খসরু মাহমুদ চৌধুরী : ফ্যাসিস্ট সরকারের পতনের পর এখন বাংলাদেশের রাজনীতিতে মূল বিষয় হচ্ছে- গণতন্ত্রে ফিরে যাওয়া। বিগত ১৫-১৬ বছরের আন্দোলনটাই ছিল জনগণের অধিকার, ভোটাধিকার, মানবাধিকার, আইনের শাসন, জীবনের নিরাপত্তা, দ্রব্যমূল্য নিয়ন্ত্রণ, দুর্নীতি, লুটপাট এসবের বিরুদ্ধে। মূলত সবকিছুর মূলে ছিল একটি অনির্বাচিত অবৈধ দখলদার সরকার। যেহেতু অনির্বাচিত ছিল, জনগণের ভোট বিএনপির প্রতিশ্রুতি জাতীয় সরকারছিল না, সেহেতু স্বৈরাচার বা ফ্যাসিস্ট সৃষ্টি হয়েছে। সেখান থেকে বেরিয়ে যাওয়ার একমাত্র পথ হচ্ছে জনগণের মালিকানা ফিরিয়ে দেওয়া। জনগণের ভোটে নির্বাচিত সংসদ ও সরকার হতে হবে। যে সরকার জনগণের কাছে দায়বদ্ধ হবে। রাজনৈতিক অঙ্গনে আগামী দিনের নির্বাচন নিয়ে জনগণের মধ্যে উৎসাহ-উদ্দীপনা আছে। বিশেষ করে নতুন প্রজন্ম, যারা গত তিন-চারটি নির্বাচনে তাদের ভোটাধিকার প্রয়োগ করতে পারেনি। ভোটাধিকার না থাকায় যে অবস্থার সৃষ্টি হয়েছে, তার কারণেই বাংলাদেশের রাজনীতিতে আজকে এ অবস্থার সৃষ্টি হয়েছে। সেখান থেকে বের হওয়ার জন্য জনগণ তাদের ভোটাধিকার চায়, তাদের মালিকানা ফিরে পেতে চায়। নির্বাচিত সংসদ ও সরকার দেখতে চায়। মোট কথা জনগণ একটা জবাবদিহিমূলক সরকার চায়। একটি ফ্রি ফেয়ার ইলেকশনের মাধ্যমেই জবাবদিহিমূলক সরকার ও সংসদ গঠন এবং গণতন্ত্রে ফিরে যাওয়া সম্ভব হবে। এর মধ্যে কিছু সংস্কারের প্রয়োজন আছে। তবে সংস্কারটা হলো একটি চলমান প্রক্রিয়া। সে সংস্কারগুলো গণতান্ত্রিক প্রক্রিয়ায় হতে হবে। কারণ সংস্কার তো ব্যক্তিগত কোনো বিষয় নয়। কোনো গোষ্ঠীরও বিষয় নয়। সংস্কার হচ্ছে- দেশের জন্য এবং সংস্কার প্রক্রিয়া জনগণের মতামতের পরিপ্রেক্ষিতে হতে হবে। যেসব বিষয়ে জাতীয় ঐকমত্য হয়ে গেছে সেসব বিষয়ে দ্রুত সংস্কার সম্পন্ন করা যেতে পারে। আর যেগুলো হয়নি বা দ্বিমত আছে, সেগুলো পরবর্তী সময়ে ভোটে নির্বাচিত সরকার এসে করতে পারে। জনগণের ম্যান্ডেট নিয়ে সংসদের মাধ্যমে সেই পরিবর্তনগুলো আনা সম্ভব।

বাংলাদেশ প্রতিদিন : অন্তর্বর্তী সরকার কর্তৃক নির্বাচনি রোডম্যাড ঘোষণার বিষয়ে আপনার বক্তব্য কী?

আমীর খসরু মাহমুদ চৌধুরী : নির্বাচনের ব্যাপারে এ সরকারকে সময় বেঁধে দিয়ে কোনো চাপ সৃষ্টি করতে চাই না। আমরা সরকারকে সহযোগিতা করছি। আমরা সবাই মিলে ঐক্যবদ্ধভাবে অন্তর্বর্তী সরকারকে সমর্থন দিয়েছি। তারা যাতে সবার সহযোগিতা নিয়ে গণতান্ত্রিক প্রক্রিয়া শুরু করতে পারে এবং সুষ্ঠু নির্বাচনের মাধ্যমে একটা নির্বাচিত সরকারের কাছে যত তাড়াতাড়ি সম্ভব দায়িত্ব হস্তান্তর করতে পারে, সেটিই হলো আজকের গুরুত্বপূর্ণ বিষয়। 

বাংলাদেশ প্রতিদিন : সরকারের সংস্কার কার্যক্রমকে কীভাবে দেখছেন? আপনার দল কোন কোন বিষয়ে সংস্কারের ওপর গুরুত্ব দিচ্ছে?

আমীর খসরু মাহমুদ চৌধুরী : এখন যে সংস্কারের আলোচনা হচ্ছে তার বহু আগে আমরা বিএনপির পক্ষ থেকে সংস্কারের প্রস্তাব দিয়েছি। দেড় বছর আগে প্রথমে ২৭ দফা সংস্কার প্রস্তাব দিলেও পরবর্তী সময়ে দেশের গণতান্ত্রিক রাজনৈতিক দলগুলোর সঙ্গে আলাপ-আলোচনা করে ৩১ দফা দিয়েছি। তারও ছয় বছর আগে বিএনপি ভিশন-২০২৩-এর মাধ্যমে সংস্কারের কথা বলেছে। এটা নিয়ে ভাবার কিছু নেই। বাংলাদেশের সবাই জানে যে দেশে সংস্কার করতে হবে। কিছুটা দ্বিমত থাকতেই পারে। কারণ বিভিন্ন দলের বিভিন্ন রকমের চিন্তাভাবনা থাকে। তবে আমার মনে হয় বেশির ভাগ ক্ষেত্রেই আমরা সবাই একমত হয়েছি। কাজেই নির্বাচনি প্রক্রিয়ায় যে সংস্কারগুলো করা দরকার সেগুলো শেষ করে নির্বাচন সম্পন্ন করতে হবে। আর সংস্কার তো চলমান প্রক্রিয়া। আজকে যে সংস্কার হবে আগামী এক বছর পর সে সংস্কার বাতিলও করতে হতে পারে। তবে সংস্কারটা করতে হবে সময়োপযোগী এবং গণতান্ত্রিক প্রক্রিয়ায়।

বাংলাদেশ প্রতিদিন : নির্বাচনের পর বিএনপি জাতীয় সরকার গঠনের প্রতিশ্রুতি ব্যক্ত করেছে। এটি কীভাবে সম্ভব?

আমীর খসরু মাহমুদ চৌধুরী : আমরা ৩১ দফা সংস্কারের কথা বলেছি। যুগপৎ আন্দোলনে আমরা  যারা আছি তাদের মধ্যে এ বিষয়ে ঐকমত্য আছে। এর বাইরের রাজনৈতিক দলগুলোও যোগ হয়েছে। তাদের সঙ্গেও বেশির ভাগ ক্ষেত্রেই একটা ঐকমত্য তৈরি হয়েছে। সুতরাং এখানে জাতীয় ঐকমত্যের একটা বিষয় রয়েছে। ৫০টির কাছাকাছি দল এ ঐকমত্যে আমাদের সঙ্গে আছে। কাজেই বিএনপি থেকে বলা হচ্ছে যে নির্বাচনের পর আমরা সবাই মিলে একটা জাতীয় সরকার গঠন করব। আমরা যারা ৩১ দফার সঙ্গে আছি এবং আলাপ-আলোচনা করে তৈরি করেছি তারা সবাই মিলে সেগুলো বাস্তবায়ন করব। এটি একটি বিরাট কমিটমেন্ট। এটা জাতির কাছে বিএনপির প্রতিশ্রুতি। আমরা কতটা সিরিয়াস তারই প্রতিফলন।   

বাংলাদেশ প্রতিদিন : জাতীয় নির্বাচনের জন্য রাজনৈতিক দলগুলো কতটা প্রস্তুত? অন্তর্বর্তী সরকারের স্থানীয় সরকার নির্বাচনের আয়োজন উচিত হবে কিনা?

আমীর খসরু মাহমুদ চৌধুরী : এটা হচ্ছে ঘোড়ার আগে গাড়ি জুড়ে দেওয়ার মতো অবস্থা। দেশে কোনো নির্বাচিত সরকার হচ্ছে না, আর আপনি যাবেন লোকাল গভর্নমেন্ট ইলেকশনে। এখানে নির্বাচিত সরকারের অধীনে লোকাল গভর্নমেন্ট নির্বাচন আর ইনটেরিম গভর্নমেন্টের অধীনে লোকাল গভর্নমেন্ট নির্বাচন- এর মধ্যে অনেক ব্যবধান আছে। সুতরাং নির্বাচনের মাধ্যমে যারা সরকার গঠন করবে তারাই এ লোকাল গভর্নমেন্ট নির্বাচন দেবে। তা ছাড়া এ নির্বাচন দিতে গেলে অনেকটা সময়ও চলে যাবে। কারণ লোকাল গভর্নমেন্ট ইলেকশন তো অনেকগুলো। এগুলো স্তরে স্তরে করতে হবে। দেশে নির্বাচিত সরকার গঠন করাটাই হচ্ছে এই মুহূর্তের দাবি। সুতরাং জাতীয় সরকার গঠনের পর এটি ধীরস্থিরভাবে ধাপে ধাপে সম্পন্ন করা যাবে।     

বাংলাদেশ প্রতিদিন : বর্তমান প্রেক্ষাপটে সংবিধান পরিবর্তনের কথা উঠছে। আপনি কী মনে করেন?

আমীর খসরু মাহমুদ চৌধুরী : সংবিধান পরিবর্তনের কথা তো সবাই বলছে। যেসব জায়গায় সবার ঐকমত্য আছে সেসব জায়গায় পরিবর্তন করা যেতে পারে। আর যেসব জায়গায় ঐকমত্য নেই সেগুলো নির্বাচিত সরকার জনগণের ম্যান্ডেট নিয়ে করবে। পরবর্তী সংসদের জন্য রেখে দিতে হবে।

বাংলাদেশ প্রতিদিন : পুলিশ বাহিনী, বিচারব্যবস্থা, নির্বাচন কমিশনকে কীভাবে পুনর্গঠনসহ কার্যকর করা যেতে পারে?

আমীর খসরু মাহমুদ চৌধুরী : নির্বাচন কমিশন গঠন করা হয়েছে, এখন সেটি এবং নির্বাহী বিভাগের যাঁরা নির্বাচন কমিশনের পক্ষে কাজ করবেন তাঁরা সবাই যেন স্বাধীনভাবে কাজ করতে পারেন সেই ব্যবস্থা করতে হবে। পুলিশ বাহিনী এবং বিচার বিভাগকে সেভাবেই স্বাধীনভাবে কাজ করার সুযোগ তৈরি করে দিতে হবে। প্রয়োজনীয় সংস্কার আনতে হবে। অবশ্য এজন্য বেশ কিছু সংস্কার কমিশন গঠন করা হয়েছে।      

বাংলাদেশ প্রতিদিন : ছাত্র-জনতার আন্দোলন কীভাবে দেখেন? এতে বিএনপিসহ রাজনৈতিক দলগুলোর অবদান কতটুকু?

আমীর খসরু মাহমুদ চৌধুরী : বিএনপির আন্দোলন তো ১৬-১৭ বছর ধরেই চলতেছে। ১৬ বছর ধরে বিএনপির ৬০ লাখ নেতা-কর্মীর বিরুদ্ধে লাখ লাখ মিথ্যা ও গায়েবি মামলা দেওয়া হয়েছে। অনেককে হত্যা করা হয়েছে। গুম করা হয়েছে। অনেকে পঙ্গু হয়েছে। পুলিশ কাস্টডিতেও চিকিৎসা না পেয়ে মৃত্যুবরণ করেছে। বাড়িঘর, ব্যবসাবাণিজ্য হারিয়েছে। বিএনপি চেয়ারপারসন দেশনেত্রী বেগম খালেদা জিয়া গণতন্ত্রের জন্য জীবন-মৃত্যুর সন্ধিক্ষণে থেকেও লড়াই করছেন। মানুষের গণতান্ত্রিক অধিকার, ভোটাধিকার কেড়ে নেওয়ার জন্য তাঁকে অন্যায়ভাবে জেলে পাঠানো হয়েছে। সেখানে চিকিৎসার সুযোগ পর্যন্ত তাঁকে দেওয়া হয়নি। সবচেয়ে বড় অবদান হচ্ছে দেশনেত্রী বেগম খালেদা জিয়ার। ওনার শক্ত ও অটল অবস্থানের ফলে জাতি সাহস পেয়েছে এবং দাঁড়াতে পেরেছে। বিএনপির ওপর এত নির্যাতন-নিপীড়ন করেও বিএনপিকে থামাতে পারেনি। বিএনপি নেতা-কর্মীদের যে ত্যাগ-তিতিক্ষা তা বলে শেষ করা যাবে না। গত ১০-১৫ বছর নির্যাতন-নিপীড়নের পরেও বিএনপির কোনো নেতা-কর্মী দল ছেড়ে যায়নি। এমন একটি দল আর একটিও খুঁজে পাওয়া যাবে না। আর বিদেশে থেকেও যে নেতৃত্ব দেওয়া যায় এবং জাতিকে ঐক্যবদ্ধ করা যায় এবং মোটিভেট করা যায় তার প্রমাণ তারেক রহমান নিজে। তাঁর যে ত্যাগ ও অবদান সেটিও অনস্বীকার্য। কারণ তিনি দিনরাত পরিশ্রম করে অনলাইনে বৈঠক করে যেভাবে দলটাকে আজকের এ অবস্থানে নিয়ে এসেছেন, তা অতুলনীয়।

বাংলাদেশ প্রতিদিন : বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান বলেছেন, আগামী দিনের নির্বাচন ও রাজনীতি দুটোই বিএনপির জন্য কঠিন চ্যালেঞ্জ। আপনি কি মনে করেন?

আমীর খসরু মাহমুদ চৌধুরী : কঠিন চ্যালেঞ্জ তো বটেই। বাংলাদেশকে ফ্যাসিস্ট শেখ হাসিনা নির্বাচন, আন্দোলন, সবকিছুকেই অস্বাভাবিক অবস্থায় নিয়ে গেছেন। রাজনীতিকে একেবারে ধ্বংস করে দিয়েছেন।

সেখান থেকে বের হতে হলে সেই পুরনো ধাঁচের রাজনীতি নিয়ে থাকলে চলবে না। নতুন ধারা তৈরি করতে হবে। আর সেটি তারেক রহমান করেছেন ইতোমধ্যেই। আর বিএনপি সেটা ধারণও করেছে। এজন্য আমরা সঠিক পথে চলছি। আশা করি আগামী দিনে বাংলাদেশের রাজনীতিতে একটি বড় ধরনের গুণগত পরিবর্তন আসবে।  

বাংলাদেশ প্রতিদিন : বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের নেতারা রাজনৈতিক দল গঠন করতে চান। এটাকে কীভাবে দেখেন?

আমীর খসরু মাহমুদ চৌধুরী : এটা সবার অধিকার। শুধু বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলন কেন, আরও যে কেউ চাইলে করতে পারে। আমরা স্বাগত জানাই সবাইকে। আমরা গত ১৬-১৭ বছর যে জন্য লড়েছি শেখ হাসিনার সরকারের বিরুদ্ধে সেটি ছিল রাজনীতির জন্য, মানুষের কথা বলার অধিকারের জন্য, বাকস্বাধীনতার জন্য। শত ফুল ফুটুক। এটা তো ভালো। এ স্বাধীনতার জন্যই তো আমরা এত দিন লড়াই করেছি।   

বাংলাদেশ প্রতিদিন : আনুপাতিক পদ্ধতিতে জাতীয় নির্বাচন চায় জামায়াতে ইসলামী। আপনি বা আপনার দল একমত কিনা?

আমীর খসরু মাহমুদ চৌধুরী : আনুপাতিক হারে তো প্রশ্নই ওঠে না। আমরা যে ওয়েস্ট মিনস্টার ডেমোক্র্যাসি প্র্যাকটিস করি, এটা আমাদের রাজনৈতিক সংস্কৃতি। রাজনৈতিক সংস্কৃতি যেটা আছে, সেই ধারাতেই চলতে হবে।

বাংলাদেশ প্রতিদিন : আপনি তো দেশের ব্যবসায়ীদের সর্বোচ্চ প্রতিষ্ঠানের কর্ণধার ছিলেন। দেশের ব্যবসাবাণিজ্য বর্তমানে কেমন চলছে? ব্যবসায়ী-শিল্পপতিদের বিরুদ্ধে কোথাও কোথাও মামলা হচ্ছে। বিষয়টি কীভাবে দেখেন?

আমীর খসরু মাহমুদ চৌধুরী : গত ১৫-১৬ বছরে তো ব্যবসাবাণিজ্য করতে দেওয়া হয়নি। রাষ্ট্রীয় অর্থনৈতিক কাঠামো একেবারে ভেঙে পড়েছে। মেরুদণ্ড ভেঙে দেওয়া হয়েছে। যে মডেলে তারা অর্থনীতি চালিয়েছে সেটি আওয়ামী মডেল। লুটপাটের মডেল। দেশের ব্যাংকে টাকা নেই। শেয়ারবাজার ধ্বংস করে দিয়েছে। রিজার্ভ একবারে তলানিতে গিয়ে ঠেকেছে। এটা থেকে বেরিয়ে আসা খুবই কঠিন। তবে সম্ভব। যদি জাতি হিসেবে আমরা ঐক্যবদ্ধভাবে সিদ্ধান্ত নিতে পারি। মামলা তো হতেই পারে; কিন্তু দেখতে হবে তার পেছনে যৌক্তিক কারণ আছে কিনা? মামলার মেরিট কতটুকু? অহেতুক বা প্রতিহিংসাবশত মামলা হয়েছে কিনা?  

বাংলাদেশ প্রতিদিন : দেশ-বিদেশ থেকে ষড়যন্ত্র চলছেই। চক্রান্ত থেমে নেই। এর সমাধান কী?  

আমীর খসরু মাহমুদ চৌধুরী : স্বৈরাচার সরকারের পতনের পর শেখ হাসিনা দেশ থেকে পালিয়ে গেলেও তাঁর দোসররা এখনো রয়ে গেছে। প্রশাসনেও রয়েছে। এগুলো অন্তর্বর্তী সরকারকে দেখতে হবে। এদের গুরুত্বপূর্ণ পদে রেখে গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠা করা যাবে না। পুরো জাতি যদি ঐক্যবদ্ধ থাকে তাহলে তারা তেমন কিছুই করতে পারবে না। এজন্য সবাইকে সজাগ ও সতর্ক থাকতে হবে।

বাংলাদেশ প্রতিদিন : বিএনপির জাতীয় কাউন্সিল কবে নাগাদ অনুষ্ঠিত হবে?

আমীর খসরু মাহমুদ চৌধুরী : জেলা-উপজেলাসহ বিভিন্ন স্তরে দলের সম্মেলন ও কমিটি হচ্ছে। সেগুলো শেষ হলেই জাতীয় কাউন্সিলের আয়োজন করা হবে।

বাংলাদেশ প্রতিদিন : বর্তমান সরকারের কাছে মূল প্রত্যাশা কী?

আমীর খসরু মাহমুদ চৌধুরী : মূল প্রত্যাশা একটাই। এ অন্তর্বর্তী সরকার যত তাড়াতাড়ি একটি অবাধ, সুষ্ঠু নির্বাচনের মাধ্যমে এ ট্রানজিশনাল পিরিয়ডের ইতি টেনে গণতান্ত্রিক প্রক্রিয়ায় যুক্ত হতে পারবে, দেশ ও জাতির জন্য ততই মঙ্গল।    

বাংলাদেশ প্রতিদিন : শেখ হাসিনাকে দেশে ফিরিয়ে এনে বিচারের আওতায় আনার দাবি উঠছে। আপনি কি মনে করেন?

আমীর খসরু মাহমুদ চৌধুরী : দেশ থেকে পালিয়ে যাওয়ার পর বাইরে থেকে এনে বিচার করার দাবিটা তো আমি বাতিল করতে পারি না।

সুতরাং তাঁর নিজের থেকেই তো ফিরে আসা উচিত। দাবি উঠবে কেন? তাঁর যদি সেই সৎ সাহস থাকে, তাহলে তাঁর নিজের থেকেই ফিরে এসে ফেস করা উচিত। এখন তো দেশে বিচার আছে। আগে তো বিচার ছিল না। এখন তো দেশে স্বাধীন বিচারব্যবস্থা চলছে। 

বাংলাদেশ প্রতিদিন : দেশ ও জনগণ এবং বর্তমান অন্তর্বর্তী সরকারের প্রতি আপনার আহ্বান কী?

আমীর খসরু মাহমুদ চৌধুরী : জনগণ দেশের মালিকানা ফিরে পেতে চায়। তাদের নাগরিক অধিকার ফিরে পেতে চেয়েছে। আমরা সবাই মিলে ঐক্যবদ্ধভাবে সে অধিকার প্রতিষ্ঠা করতে চাই। আশা করি দেশের স্বার্থে আমরা সবাই ঐক্যবদ্ধ থাকব।   

বাংলাদেশ প্রতিদিন : মূল্যবান সময় দেওয়ার জন্য আপনাকে ধন্যবাদ।

আমীর খসরু মাহমুদ চৌধুরী : বাংলাদেশ প্রতিদিনকেও অসংখ্য ধন্যবাদ।

এই বিভাগের আরও খবর
মানব জাতির জন্য শ্রেষ্ঠ আদর্শ মুহাম্মদ রসুলুল্লাহ (সা.)
মানব জাতির জন্য শ্রেষ্ঠ আদর্শ মুহাম্মদ রসুলুল্লাহ (সা.)
আত্মঘাতপ্রবণতা
আত্মঘাতপ্রবণতা
ব্যবসায় বিসংবাদ
ব্যবসায় বিসংবাদ
প্রবাদ-প্রবচন নিয়ে কথা
প্রবাদ-প্রবচন নিয়ে কথা
জাতীয় ঐক্য ও সংস্কারের সোনালি সময়
জাতীয় ঐক্য ও সংস্কারের সোনালি সময়
কনফিউজড! পুরো জাতি কনফিউজড!
কনফিউজড! পুরো জাতি কনফিউজড!
মাদকের কারবার
মাদকের কারবার
ইতিহাসের বরপুত্র
ইতিহাসের বরপুত্র
উপার্জন হালাল হলে দোয়া কবুল হয়
উপার্জন হালাল হলে দোয়া কবুল হয়
ইলিশের ভেরিয়েন্ট নিয়ে কথা
ইলিশের ভেরিয়েন্ট নিয়ে কথা
জিয়া যেভাবে রাষ্ট্রনায়ক
জিয়া যেভাবে রাষ্ট্রনায়ক
জুলাই গণ অভ্যুত্থান ও শহীদ জিয়ার বাংলাদেশ প্রেক্ষিত
জুলাই গণ অভ্যুত্থান ও শহীদ জিয়ার বাংলাদেশ প্রেক্ষিত
সর্বশেষ খবর
কুষ্টিয়ায় ডাকাত ঠেকাতে রাত জেগে পাহারা দিচ্ছে গ্রামবাসী
কুষ্টিয়ায় ডাকাত ঠেকাতে রাত জেগে পাহারা দিচ্ছে গ্রামবাসী

২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বোরো মৌসুমে মিষ্টি পানির অভাব, অনাবাদি হচ্ছে সহস্রাধিক হেক্টর জমি
বোরো মৌসুমে মিষ্টি পানির অভাব, অনাবাদি হচ্ছে সহস্রাধিক হেক্টর জমি

৩ মিনিট আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

বোমার আঘাতে আহত সেই যুবকের মৃত্যু
বোমার আঘাতে আহত সেই যুবকের মৃত্যু

৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ট্রাম্পকে শুভকামনা জানালেন প্রধান উপদেষ্টা
ট্রাম্পকে শুভকামনা জানালেন প্রধান উপদেষ্টা

৯ মিনিট আগে | জাতীয়

ভোলায় নদী ভাঙন রোধে স্থায়ী বাঁধ 
নির্মাণের দাবিতে মানববন্ধন
ভোলায় নদী ভাঙন রোধে স্থায়ী বাঁধ  নির্মাণের দাবিতে মানববন্ধন

১৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ঢাকা কলেজ ক্যাম্পাস পরিচ্ছন্ন রাখতে ডাস্টবিন ও নির্দেশিকা প্ল্যাকার্ড স্থাপন
ঢাকা কলেজ ক্যাম্পাস পরিচ্ছন্ন রাখতে ডাস্টবিন ও নির্দেশিকা প্ল্যাকার্ড স্থাপন

১৮ মিনিট আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

শিক্ষা উপকরণ দিচ্ছে রামপাল তাপ বিদ্যুৎ কেন্দ্র
শিক্ষা উপকরণ দিচ্ছে রামপাল তাপ বিদ্যুৎ কেন্দ্র

২০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নীলফামারীতে বিএনপির কম্বল বিতরণ
নীলফামারীতে বিএনপির কম্বল বিতরণ

২৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

প্রতিদিন একজন করে উপদেষ্টার হাসপাতালে যাওয়া উচিত : কায়কোবাদ
প্রতিদিন একজন করে উপদেষ্টার হাসপাতালে যাওয়া উচিত : কায়কোবাদ

২৭ মিনিট আগে | রাজনীতি

গাইবান্ধায় জাতীয় গোল্ডকাপ ফুটবল টুর্নামেন্ট অনূর্ধ্ব-১৭ উদ্বোধন
গাইবান্ধায় জাতীয় গোল্ডকাপ ফুটবল টুর্নামেন্ট অনূর্ধ্ব-১৭ উদ্বোধন

২৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

‘পিআর পদ্ধতিতে নির্বাচন হলে দেশ থেকে দুর্নীতি দূর হবে’
‘পিআর পদ্ধতিতে নির্বাচন হলে দেশ থেকে দুর্নীতি দূর হবে’

৩০ মিনিট আগে | রাজনীতি

মেডিকেলে কোটায় উত্তীর্ণ ১৯৩ জনের ভর্তি প্রক্রিয়া স্থগিত
মেডিকেলে কোটায় উত্তীর্ণ ১৯৩ জনের ভর্তি প্রক্রিয়া স্থগিত

৩১ মিনিট আগে | জাতীয়

'তারেক রহমান ৩১ দফা দিয়েছেন, যেন কোন স্বৈরাচার আর না আসতে পারে'
'তারেক রহমান ৩১ দফা দিয়েছেন, যেন কোন স্বৈরাচার আর না আসতে পারে'

৩৩ মিনিট আগে | রাজনীতি

ডেঙ্গু আক্রান্ত হয়ে আরও ৩৯ জন হাসপাতালে
ডেঙ্গু আক্রান্ত হয়ে আরও ৩৯ জন হাসপাতালে

৪০ মিনিট আগে | ডেঙ্গু আপডেট

সেতু থেকে নদীতে ফেলে দেয়া শিশুর মরদেহ পাঁচদিন পর উদ্ধার
সেতু থেকে নদীতে ফেলে দেয়া শিশুর মরদেহ পাঁচদিন পর উদ্ধার

৪৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

জনবিভাগের নতুন সচিব নূরুল আমীন
জনবিভাগের নতুন সচিব নূরুল আমীন

৪৪ মিনিট আগে | জাতীয়

জিয়াউর রহমানের জন্মদিন উপলক্ষে শেরপুরে কম্বল বিতরণ
জিয়াউর রহমানের জন্মদিন উপলক্ষে শেরপুরে কম্বল বিতরণ

৪৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ঝিনাইদহে বিএনপি ও আওয়ামী লীগের সংঘর্ষ, আহত ৩
ঝিনাইদহে বিএনপি ও আওয়ামী লীগের সংঘর্ষ, আহত ৩

৪৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

‌‘পার্বত্য এলাকার বহুমুখী পণ্যের দেশব্যাপী প্রসারে উদ্যোগ নিতে হবে’
‌‘পার্বত্য এলাকার বহুমুখী পণ্যের দেশব্যাপী প্রসারে উদ্যোগ নিতে হবে’

৪৫ মিনিট আগে | জাতীয়

চীন সফরে গেলেন পররাষ্ট্র উপদেষ্টা
চীন সফরে গেলেন পররাষ্ট্র উপদেষ্টা

৫৪ মিনিট আগে | জাতীয়

চুয়াডাঙ্গায় মাঘের শুরুতে শৈত্যপ্রবাহ
চুয়াডাঙ্গায় মাঘের শুরুতে শৈত্যপ্রবাহ

১ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নবীনগরে চাষ হচ্ছে বিটরুট
নবীনগরে চাষ হচ্ছে বিটরুট

১ ঘন্টা আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

আ. লীগকে পুনর্বাসনের আগে অনেকবার ভাবা উচিত : আলাল
আ. লীগকে পুনর্বাসনের আগে অনেকবার ভাবা উচিত : আলাল

১ ঘন্টা আগে | রাজনীতি

ভাঙ্গায় বেদে পল্লীর শীতার্তদের মাঝে কম্বল বিতরণ
ভাঙ্গায় বেদে পল্লীর শীতার্তদের মাঝে কম্বল বিতরণ

১ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

সাবেক এমপি জালাল মহিউদ্দিন ৫ দিনের রিমান্ডে
সাবেক এমপি জালাল মহিউদ্দিন ৫ দিনের রিমান্ডে

১ ঘন্টা আগে | জাতীয়

ডিসিকে সভাপতি না করায় বিদ্যালয়ের অনুষ্ঠান স্থগিত!
ডিসিকে সভাপতি না করায় বিদ্যালয়ের অনুষ্ঠান স্থগিত!

১ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

তামিমের সঙ্গে ‘ঝামেলা’, এবার মুখ খুললেন মালান
তামিমের সঙ্গে ‘ঝামেলা’, এবার মুখ খুললেন মালান

১ ঘন্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সাতক্ষীরায় ২৩ লাখ টাকা ছিনতাইয়ের ঘটনায় গ্রেফতার ২
সাতক্ষীরায় ২৩ লাখ টাকা ছিনতাইয়ের ঘটনায় গ্রেফতার ২

১ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

বিএনপির প্রাথমিক সদস্যপদ নবায়ন উদ্বোধন করলেন তারেক রহমান
বিএনপির প্রাথমিক সদস্যপদ নবায়ন উদ্বোধন করলেন তারেক রহমান

১ ঘন্টা আগে | জাতীয়

ছুরিকাঘাতে সাবেক যুবদল নেতা নিহত
ছুরিকাঘাতে সাবেক যুবদল নেতা নিহত

১ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
পুলিশ, র‌্যাব ও আনসার বাহিনীর নতুন পোশাক চূড়ান্ত
পুলিশ, র‌্যাব ও আনসার বাহিনীর নতুন পোশাক চূড়ান্ত

৬ ঘন্টা আগে | জাতীয়

হঠাৎ অসুস্থ হয়ে হাসপাতালে লুৎফুজ্জামান বাবর
হঠাৎ অসুস্থ হয়ে হাসপাতালে লুৎফুজ্জামান বাবর

১০ ঘন্টা আগে | জাতীয়

মুক্ত তিন ইসরায়েলি নারীকে ‘উপহারের ব্যাগ’ দিয়েছে হামাস
মুক্ত তিন ইসরায়েলি নারীকে ‘উপহারের ব্যাগ’ দিয়েছে হামাস

৫ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইলন মাস্ককে যে দায়িত্ব দিলেন ট্রাম্প
ইলন মাস্ককে যে দায়িত্ব দিলেন ট্রাম্প

১৪ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শপথ নিয়েই ‘ডিপ স্টেট’ ভেঙে দেওয়ার পরিকল্পনা ট্রাম্পের
শপথ নিয়েই ‘ডিপ স্টেট’ ভেঙে দেওয়ার পরিকল্পনা ট্রাম্পের

৯ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মুক্তি পাওয়া তিন নারী জিম্মি ইসরায়েলে পৌঁছেছে
মুক্তি পাওয়া তিন নারী জিম্মি ইসরায়েলে পৌঁছেছে

১৯ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একসঙ্গে ওএসডি হলেন তিন শিক্ষা বোর্ডের চেয়ারম্যান
একসঙ্গে ওএসডি হলেন তিন শিক্ষা বোর্ডের চেয়ারম্যান

২২ ঘন্টা আগে | জাতীয়

ক্ষমতাচ্যুত হাসিনা সরকারের পক্ষপাতদুষ্ট প্রতিবেদন প্রত্যাহার ব্রিটিশ এমপিদের
ক্ষমতাচ্যুত হাসিনা সরকারের পক্ষপাতদুষ্ট প্রতিবেদন প্রত্যাহার ব্রিটিশ এমপিদের

৮ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইয়েমেনের প্রত্যন্ত দ্বীপে রানওয়ে ঘিরে রহস্য, নেপথ্যে কারা
ইয়েমেনের প্রত্যন্ত দ্বীপে রানওয়ে ঘিরে রহস্য, নেপথ্যে কারা

৯ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজা দখল না করলে সরকার উৎখাতের হুমকি দিলেন নেতানিয়াহুর মন্ত্রী
গাজা দখল না করলে সরকার উৎখাতের হুমকি দিলেন নেতানিয়াহুর মন্ত্রী

৭ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তিন সন্তানের বাবা, তবু কেন স্বামীকে সমকামী ভাবতেন ফারাহ খান?
তিন সন্তানের বাবা, তবু কেন স্বামীকে সমকামী ভাবতেন ফারাহ খান?

৯ ঘন্টা আগে | শোবিজ

মেডিকেল ভর্তিতে কোটা বাতিলের সিদ্ধান্ত রাষ্ট্রের : প্রধান উপদেষ্টার বিশেষ সহকারী
মেডিকেল ভর্তিতে কোটা বাতিলের সিদ্ধান্ত রাষ্ট্রের : প্রধান উপদেষ্টার বিশেষ সহকারী

৩ ঘন্টা আগে | জাতীয়

হামাসের সাথে চুক্তি ইসরায়েলকে ‘চরম মূল্য’ দিতে হয়েছে : ইসরায়েলি পররাষ্ট্রমন্ত্রী
হামাসের সাথে চুক্তি ইসরায়েলকে ‘চরম মূল্য’ দিতে হয়েছে : ইসরায়েলি পররাষ্ট্রমন্ত্রী

৮ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাবেক এমপি মোস্তফা জালাল মহিউদ্দিন গ্রেফতার
সাবেক এমপি মোস্তফা জালাল মহিউদ্দিন গ্রেফতার

৬ ঘন্টা আগে | নগর জীবন

দুই পুলিশ কর্মকর্তা বরখাস্ত
দুই পুলিশ কর্মকর্তা বরখাস্ত

২৩ ঘন্টা আগে | জাতীয়

প্রথম দিনেই অবৈধ অভিবাসী তাড়ানোর হুঁশিয়ারি ট্রাম্পের
প্রথম দিনেই অবৈধ অভিবাসী তাড়ানোর হুঁশিয়ারি ট্রাম্পের

৪ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হেরে গেছে জনগণ
হেরে গেছে জনগণ

১০ ঘন্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

মেডিকেলে ভর্তি : কোটা বাতিলের দাবিতে শহীদ মিনারে শিক্ষার্থীদের অবস্থান
মেডিকেলে ভর্তি : কোটা বাতিলের দাবিতে শহীদ মিনারে শিক্ষার্থীদের অবস্থান

৭ ঘন্টা আগে | জাতীয়

পাঁচবারের বিশ্ব চ্যাম্পিয়নকে হারিয়ে দিল বাংলাদেশের ৯ বছরের মুগ্ধ
পাঁচবারের বিশ্ব চ্যাম্পিয়নকে হারিয়ে দিল বাংলাদেশের ৯ বছরের মুগ্ধ

২৩ ঘন্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মেডিকেল ভর্তির ফল পুনঃপ্রকাশ না করলে লাগাতার কর্মসূচির হুঁশিয়ারি
মেডিকেল ভর্তির ফল পুনঃপ্রকাশ না করলে লাগাতার কর্মসূচির হুঁশিয়ারি

৬ ঘন্টা আগে | জাতীয়

দেশে ৩৩ হাজার ৬৪৮ বিদেশি অবৈধভাবে বসবাস করছে : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
দেশে ৩৩ হাজার ৬৪৮ বিদেশি অবৈধভাবে বসবাস করছে : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

৫ ঘন্টা আগে | জাতীয়

বিজিবিকে টিয়ারশেল ও সাউন্ড গ্রেনেড ব্যবহারের অনুমতি
বিজিবিকে টিয়ারশেল ও সাউন্ড গ্রেনেড ব্যবহারের অনুমতি

২ ঘন্টা আগে | জাতীয়

হামাসের আর গাজা শাসন করার সুযোগ নেই:  ট্রাম্পের উপদেষ্টা
হামাসের আর গাজা শাসন করার সুযোগ নেই: ট্রাম্পের উপদেষ্টা

১০ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দুদকের মামলায় স্ত্রীর সঙ্গে ফেঁসে গেলেন কবির বিন আনোয়ার
দুদকের মামলায় স্ত্রীর সঙ্গে ফেঁসে গেলেন কবির বিন আনোয়ার

৫ ঘন্টা আগে | জাতীয়

বিজয় মিছিলের ভাষণে যা বললেন ট্রাম্প
বিজয় মিছিলের ভাষণে যা বললেন ট্রাম্প

১৪ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাইব্যুনালে জিয়াউল আহসানকে অব্যাহতির শুনানির আদেশ বুধবার
ট্রাইব্যুনালে জিয়াউল আহসানকে অব্যাহতির শুনানির আদেশ বুধবার

৪ ঘন্টা আগে | জাতীয়

এসি তানজিলসহ ৩ পুলিশ সদস্যকে গ্রেফতার দেখিয়ে কারাগারে পাঠাল ট্রাইব্যুনাল
এসি তানজিলসহ ৩ পুলিশ সদস্যকে গ্রেফতার দেখিয়ে কারাগারে পাঠাল ট্রাইব্যুনাল

৫ ঘন্টা আগে | জাতীয়

মেডিকেলে ভর্তির সুযোগ পেলেন এক কলেজের ৫৩ শিক্ষার্থী
মেডিকেলে ভর্তির সুযোগ পেলেন এক কলেজের ৫৩ শিক্ষার্থী

৯ ঘন্টা আগে | ক্যাম্পাস

শিবিরের কেন্দ্রীয় কমিটি গঠন, পদ পেলেন যারা
শিবিরের কেন্দ্রীয় কমিটি গঠন, পদ পেলেন যারা

২০ ঘন্টা আগে | রাজনীতি

বনানীতে সড়ক অবরোধ সিএনজি চালকদের
বনানীতে সড়ক অবরোধ সিএনজি চালকদের

৩ ঘন্টা আগে | নগর জীবন

প্রিন্ট সর্বাধিক
কনফিউজড! পুরো জাতি কনফিউজড!
কনফিউজড! পুরো জাতি কনফিউজড!

সম্পাদকীয়

বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা থেকে পুতুলকে সরাতে চিঠি
বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা থেকে পুতুলকে সরাতে চিঠি

প্রথম পৃষ্ঠা

ডলারে কেনা রসুন পাচার
ডলারে কেনা রসুন পাচার

নগর জীবন

শৃঙ্খলা ফিরছে না ঋণে
শৃঙ্খলা ফিরছে না ঋণে

প্রথম পৃষ্ঠা

আমরা ভুল করলে পস্তাতে হবে : তারেক রহমান
আমরা ভুল করলে পস্তাতে হবে : তারেক রহমান

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

৩৮৪৮ কোটি ডলারের পোশাক রপ্তানি, শীর্ষে ইউরোপ
৩৮৪৮ কোটি ডলারের পোশাক রপ্তানি, শীর্ষে ইউরোপ

পেছনের পৃষ্ঠা

আগ্রহ ছিল শুধুই কেনাকাটায়
আগ্রহ ছিল শুধুই কেনাকাটায়

পেছনের পৃষ্ঠা

৪৪০ ক্যামেরার একটিও চলে না
৪৪০ ক্যামেরার একটিও চলে না

পেছনের পৃষ্ঠা

সাংবাদিকের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নিতে নির্দেশ ছিল হাসিনার
সাংবাদিকের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নিতে নির্দেশ ছিল হাসিনার

প্রথম পৃষ্ঠা

চলেই গেলেন জাতীয় কবির নাতি বাবুল
চলেই গেলেন জাতীয় কবির নাতি বাবুল

প্রথম পৃষ্ঠা

ফের ট্রাম্প যুগ শুরু আজ
ফের ট্রাম্প যুগ শুরু আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

ভ্যাটে অসন্তোষ জনমনে
ভ্যাটে অসন্তোষ জনমনে

প্রথম পৃষ্ঠা

রাজনীতিতে খালেদা জিয়ার প্রত্যাবর্তন
রাজনীতিতে খালেদা জিয়ার প্রত্যাবর্তন

প্রথম পৃষ্ঠা

আমলাদের খপ্পরে পড়েছে সরকার
আমলাদের খপ্পরে পড়েছে সরকার

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্ভুল ভোটার তালিকার চ্যালেঞ্জ
নির্ভুল ভোটার তালিকার চ্যালেঞ্জ

প্রথম পৃষ্ঠা

সাকিবের বিরুদ্ধে গ্রেপ্তারি পরোয়ানা
সাকিবের বিরুদ্ধে গ্রেপ্তারি পরোয়ানা

প্রথম পৃষ্ঠা

আয়নাঘর নিয়ে তথ্য শিউরে ওঠার মতো : ইউনূস
আয়নাঘর নিয়ে তথ্য শিউরে ওঠার মতো : ইউনূস

প্রথম পৃষ্ঠা

সাইফ আলী খানের ওপর হামলাকারী বাংলাদেশি
সাইফ আলী খানের ওপর হামলাকারী বাংলাদেশি

পেছনের পৃষ্ঠা

মেডিকেল ভর্তি পরীক্ষায় প্রথম সুশোভন
মেডিকেল ভর্তি পরীক্ষায় প্রথম সুশোভন

পেছনের পৃষ্ঠা

ফের প্রেমের গুঞ্জনে পূজা
ফের প্রেমের গুঞ্জনে পূজা

শোবিজ

বিধ্বস্ত বাড়িতেই ফিরছেন ফিলিস্তিনিরা
বিধ্বস্ত বাড়িতেই ফিরছেন ফিলিস্তিনিরা

প্রথম পৃষ্ঠা

দুই শতাধিক বিডিআর সদস্যের জামিন
দুই শতাধিক বিডিআর সদস্যের জামিন

প্রথম পৃষ্ঠা

‘দশক সেরা মডেল’ পিয়া
‘দশক সেরা মডেল’ পিয়া

শোবিজ

এক দিনে বৈঠকে তিন পরাশক্তি
এক দিনে বৈঠকে তিন পরাশক্তি

পেছনের পৃষ্ঠা

বিএনপি কার্যালয়ে লেখা ‘জয় বাংলা’
বিএনপি কার্যালয়ে লেখা ‘জয় বাংলা’

দেশগ্রাম

মৃত্যুদন্ডপ্রাপ্ত সাবেক সংসদ সদস্য কাদের খান আর নেই
মৃত্যুদন্ডপ্রাপ্ত সাবেক সংসদ সদস্য কাদের খান আর নেই

নগর জীবন

নারী কনস্টেবলের লাশ উদ্ধার
নারী কনস্টেবলের লাশ উদ্ধার

নগর জীবন

পাখির কলতানে বাইক্কাবিল
পাখির কলতানে বাইক্কাবিল

পেছনের পৃষ্ঠা

গোলাপ হয়ে আসছেন নিরব
গোলাপ হয়ে আসছেন নিরব

শোবিজ