শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, রবিবার, ০৮ ডিসেম্বর, ২০২৪ আপডেট: ০৮:১০, রবিবার, ০৮ ডিসেম্বর, ২০২৪

সাক্ষাৎকার : আমীর খসরু মাহমুদ চৌধুরী

বিএনপির প্রতিশ্রুতি জাতীয় সরকার

প্রিন্ট ভার্সন
বিএনপির প্রতিশ্রুতি জাতীয় সরকার

বিএনপির জাতীয় স্থায়ী কমিটির সদস্য ও সাবেক বাণিজ্যমন্ত্রী আমীর খসরু মাহমুদ চৌধুরী বলেছেন, আমরা ৩১ দফা সংস্কারের কথা বলেছি। ৫০টির বেশি রাজনৈতিক দল এ ঐকমত্যে আমাদের সঙ্গে আছে। বিএনপি থেকে বলা হয়েছে, নির্বাচনের পর আমরা সবাই মিলে জাতীয় সরকার গঠন করব।  আমরা যারা ৩১ দফার সঙ্গে আছি এবং আলাপ-আলোচনা করে প্রস্তাবগুলো তৈরি করেছি, তারা সবাই মিলে সেগুলো বাস্তবায়ন করব। এটি একটি বিরাট কমিটমেন্ট। নির্বাচনের পর জাতীয় সরকার গঠনের ঘোষণাটা জাতির কাছে বিএনপির প্রতিশ্রুতি। বাংলাদেশ প্রতিদিনকে দেওয়া একান্ত সাক্ষাৎকারে আমীর খসরু মাহমুদ চৌধুরী এসব কথা বলেন। এ সময় তিনি দেশের সার্বিক অবস্থা তথা রাজনীতি, অর্থনীতি, অন্তর্বর্তী সরকারের অবস্থা, আগামী জাতীয় নির্বাচন, সংবিধানে পরিবর্তন, সংস্কারসহ গুরুত্বপূর্ণ বিষয়ে কথা বলেন। সাক্ষাৎকার নিয়েছেন বাংলাদেশ প্রতিদিনের বিশেষ সংবাদদাতা শফিউল আলম দোলন।

বাংলাদেশ প্রতিদিন : বর্তমানে দেশের সার্বিক রাজনৈতিক অবস্থাটা আসলে কী? কেমন চলছে দেশের অর্থনীতি?

আমীর খসরু মাহমুদ চৌধুরী : ফ্যাসিস্ট সরকারের পতনের পর এখন বাংলাদেশের রাজনীতিতে মূল বিষয় হচ্ছে- গণতন্ত্রে ফিরে যাওয়া। বিগত ১৫-১৬ বছরের আন্দোলনটাই ছিল জনগণের অধিকার, ভোটাধিকার, মানবাধিকার, আইনের শাসন, জীবনের নিরাপত্তা, দ্রব্যমূল্য নিয়ন্ত্রণ, দুর্নীতি, লুটপাট এসবের বিরুদ্ধে। মূলত সবকিছুর মূলে ছিল একটি অনির্বাচিত অবৈধ দখলদার সরকার। যেহেতু অনির্বাচিত ছিল, জনগণের ভোট বিএনপির প্রতিশ্রুতি জাতীয় সরকারছিল না, সেহেতু স্বৈরাচার বা ফ্যাসিস্ট সৃষ্টি হয়েছে। সেখান থেকে বেরিয়ে যাওয়ার একমাত্র পথ হচ্ছে জনগণের মালিকানা ফিরিয়ে দেওয়া। জনগণের ভোটে নির্বাচিত সংসদ ও সরকার হতে হবে। যে সরকার জনগণের কাছে দায়বদ্ধ হবে। রাজনৈতিক অঙ্গনে আগামী দিনের নির্বাচন নিয়ে জনগণের মধ্যে উৎসাহ-উদ্দীপনা আছে। বিশেষ করে নতুন প্রজন্ম, যারা গত তিন-চারটি নির্বাচনে তাদের ভোটাধিকার প্রয়োগ করতে পারেনি। ভোটাধিকার না থাকায় যে অবস্থার সৃষ্টি হয়েছে, তার কারণেই বাংলাদেশের রাজনীতিতে আজকে এ অবস্থার সৃষ্টি হয়েছে। সেখান থেকে বের হওয়ার জন্য জনগণ তাদের ভোটাধিকার চায়, তাদের মালিকানা ফিরে পেতে চায়। নির্বাচিত সংসদ ও সরকার দেখতে চায়। মোট কথা জনগণ একটা জবাবদিহিমূলক সরকার চায়। একটি ফ্রি ফেয়ার ইলেকশনের মাধ্যমেই জবাবদিহিমূলক সরকার ও সংসদ গঠন এবং গণতন্ত্রে ফিরে যাওয়া সম্ভব হবে। এর মধ্যে কিছু সংস্কারের প্রয়োজন আছে। তবে সংস্কারটা হলো একটি চলমান প্রক্রিয়া। সে সংস্কারগুলো গণতান্ত্রিক প্রক্রিয়ায় হতে হবে। কারণ সংস্কার তো ব্যক্তিগত কোনো বিষয় নয়। কোনো গোষ্ঠীরও বিষয় নয়। সংস্কার হচ্ছে- দেশের জন্য এবং সংস্কার প্রক্রিয়া জনগণের মতামতের পরিপ্রেক্ষিতে হতে হবে। যেসব বিষয়ে জাতীয় ঐকমত্য হয়ে গেছে সেসব বিষয়ে দ্রুত সংস্কার সম্পন্ন করা যেতে পারে। আর যেগুলো হয়নি বা দ্বিমত আছে, সেগুলো পরবর্তী সময়ে ভোটে নির্বাচিত সরকার এসে করতে পারে। জনগণের ম্যান্ডেট নিয়ে সংসদের মাধ্যমে সেই পরিবর্তনগুলো আনা সম্ভব।

বাংলাদেশ প্রতিদিন : অন্তর্বর্তী সরকার কর্তৃক নির্বাচনি রোডম্যাড ঘোষণার বিষয়ে আপনার বক্তব্য কী?

আমীর খসরু মাহমুদ চৌধুরী : নির্বাচনের ব্যাপারে এ সরকারকে সময় বেঁধে দিয়ে কোনো চাপ সৃষ্টি করতে চাই না। আমরা সরকারকে সহযোগিতা করছি। আমরা সবাই মিলে ঐক্যবদ্ধভাবে অন্তর্বর্তী সরকারকে সমর্থন দিয়েছি। তারা যাতে সবার সহযোগিতা নিয়ে গণতান্ত্রিক প্রক্রিয়া শুরু করতে পারে এবং সুষ্ঠু নির্বাচনের মাধ্যমে একটা নির্বাচিত সরকারের কাছে যত তাড়াতাড়ি সম্ভব দায়িত্ব হস্তান্তর করতে পারে, সেটিই হলো আজকের গুরুত্বপূর্ণ বিষয়। 

বাংলাদেশ প্রতিদিন : সরকারের সংস্কার কার্যক্রমকে কীভাবে দেখছেন? আপনার দল কোন কোন বিষয়ে সংস্কারের ওপর গুরুত্ব দিচ্ছে?

আমীর খসরু মাহমুদ চৌধুরী : এখন যে সংস্কারের আলোচনা হচ্ছে তার বহু আগে আমরা বিএনপির পক্ষ থেকে সংস্কারের প্রস্তাব দিয়েছি। দেড় বছর আগে প্রথমে ২৭ দফা সংস্কার প্রস্তাব দিলেও পরবর্তী সময়ে দেশের গণতান্ত্রিক রাজনৈতিক দলগুলোর সঙ্গে আলাপ-আলোচনা করে ৩১ দফা দিয়েছি। তারও ছয় বছর আগে বিএনপি ভিশন-২০২৩-এর মাধ্যমে সংস্কারের কথা বলেছে। এটা নিয়ে ভাবার কিছু নেই। বাংলাদেশের সবাই জানে যে দেশে সংস্কার করতে হবে। কিছুটা দ্বিমত থাকতেই পারে। কারণ বিভিন্ন দলের বিভিন্ন রকমের চিন্তাভাবনা থাকে। তবে আমার মনে হয় বেশির ভাগ ক্ষেত্রেই আমরা সবাই একমত হয়েছি। কাজেই নির্বাচনি প্রক্রিয়ায় যে সংস্কারগুলো করা দরকার সেগুলো শেষ করে নির্বাচন সম্পন্ন করতে হবে। আর সংস্কার তো চলমান প্রক্রিয়া। আজকে যে সংস্কার হবে আগামী এক বছর পর সে সংস্কার বাতিলও করতে হতে পারে। তবে সংস্কারটা করতে হবে সময়োপযোগী এবং গণতান্ত্রিক প্রক্রিয়ায়।

বাংলাদেশ প্রতিদিন : নির্বাচনের পর বিএনপি জাতীয় সরকার গঠনের প্রতিশ্রুতি ব্যক্ত করেছে। এটি কীভাবে সম্ভব?

আমীর খসরু মাহমুদ চৌধুরী : আমরা ৩১ দফা সংস্কারের কথা বলেছি। যুগপৎ আন্দোলনে আমরা  যারা আছি তাদের মধ্যে এ বিষয়ে ঐকমত্য আছে। এর বাইরের রাজনৈতিক দলগুলোও যোগ হয়েছে। তাদের সঙ্গেও বেশির ভাগ ক্ষেত্রেই একটা ঐকমত্য তৈরি হয়েছে। সুতরাং এখানে জাতীয় ঐকমত্যের একটা বিষয় রয়েছে। ৫০টির কাছাকাছি দল এ ঐকমত্যে আমাদের সঙ্গে আছে। কাজেই বিএনপি থেকে বলা হচ্ছে যে নির্বাচনের পর আমরা সবাই মিলে একটা জাতীয় সরকার গঠন করব। আমরা যারা ৩১ দফার সঙ্গে আছি এবং আলাপ-আলোচনা করে তৈরি করেছি তারা সবাই মিলে সেগুলো বাস্তবায়ন করব। এটি একটি বিরাট কমিটমেন্ট। এটা জাতির কাছে বিএনপির প্রতিশ্রুতি। আমরা কতটা সিরিয়াস তারই প্রতিফলন।   

বাংলাদেশ প্রতিদিন : জাতীয় নির্বাচনের জন্য রাজনৈতিক দলগুলো কতটা প্রস্তুত? অন্তর্বর্তী সরকারের স্থানীয় সরকার নির্বাচনের আয়োজন উচিত হবে কিনা?

আমীর খসরু মাহমুদ চৌধুরী : এটা হচ্ছে ঘোড়ার আগে গাড়ি জুড়ে দেওয়ার মতো অবস্থা। দেশে কোনো নির্বাচিত সরকার হচ্ছে না, আর আপনি যাবেন লোকাল গভর্নমেন্ট ইলেকশনে। এখানে নির্বাচিত সরকারের অধীনে লোকাল গভর্নমেন্ট নির্বাচন আর ইনটেরিম গভর্নমেন্টের অধীনে লোকাল গভর্নমেন্ট নির্বাচন- এর মধ্যে অনেক ব্যবধান আছে। সুতরাং নির্বাচনের মাধ্যমে যারা সরকার গঠন করবে তারাই এ লোকাল গভর্নমেন্ট নির্বাচন দেবে। তা ছাড়া এ নির্বাচন দিতে গেলে অনেকটা সময়ও চলে যাবে। কারণ লোকাল গভর্নমেন্ট ইলেকশন তো অনেকগুলো। এগুলো স্তরে স্তরে করতে হবে। দেশে নির্বাচিত সরকার গঠন করাটাই হচ্ছে এই মুহূর্তের দাবি। সুতরাং জাতীয় সরকার গঠনের পর এটি ধীরস্থিরভাবে ধাপে ধাপে সম্পন্ন করা যাবে।     

বাংলাদেশ প্রতিদিন : বর্তমান প্রেক্ষাপটে সংবিধান পরিবর্তনের কথা উঠছে। আপনি কী মনে করেন?

আমীর খসরু মাহমুদ চৌধুরী : সংবিধান পরিবর্তনের কথা তো সবাই বলছে। যেসব জায়গায় সবার ঐকমত্য আছে সেসব জায়গায় পরিবর্তন করা যেতে পারে। আর যেসব জায়গায় ঐকমত্য নেই সেগুলো নির্বাচিত সরকার জনগণের ম্যান্ডেট নিয়ে করবে। পরবর্তী সংসদের জন্য রেখে দিতে হবে।

বাংলাদেশ প্রতিদিন : পুলিশ বাহিনী, বিচারব্যবস্থা, নির্বাচন কমিশনকে কীভাবে পুনর্গঠনসহ কার্যকর করা যেতে পারে?

আমীর খসরু মাহমুদ চৌধুরী : নির্বাচন কমিশন গঠন করা হয়েছে, এখন সেটি এবং নির্বাহী বিভাগের যাঁরা নির্বাচন কমিশনের পক্ষে কাজ করবেন তাঁরা সবাই যেন স্বাধীনভাবে কাজ করতে পারেন সেই ব্যবস্থা করতে হবে। পুলিশ বাহিনী এবং বিচার বিভাগকে সেভাবেই স্বাধীনভাবে কাজ করার সুযোগ তৈরি করে দিতে হবে। প্রয়োজনীয় সংস্কার আনতে হবে। অবশ্য এজন্য বেশ কিছু সংস্কার কমিশন গঠন করা হয়েছে।      

বাংলাদেশ প্রতিদিন : ছাত্র-জনতার আন্দোলন কীভাবে দেখেন? এতে বিএনপিসহ রাজনৈতিক দলগুলোর অবদান কতটুকু?

আমীর খসরু মাহমুদ চৌধুরী : বিএনপির আন্দোলন তো ১৬-১৭ বছর ধরেই চলতেছে। ১৬ বছর ধরে বিএনপির ৬০ লাখ নেতা-কর্মীর বিরুদ্ধে লাখ লাখ মিথ্যা ও গায়েবি মামলা দেওয়া হয়েছে। অনেককে হত্যা করা হয়েছে। গুম করা হয়েছে। অনেকে পঙ্গু হয়েছে। পুলিশ কাস্টডিতেও চিকিৎসা না পেয়ে মৃত্যুবরণ করেছে। বাড়িঘর, ব্যবসাবাণিজ্য হারিয়েছে। বিএনপি চেয়ারপারসন দেশনেত্রী বেগম খালেদা জিয়া গণতন্ত্রের জন্য জীবন-মৃত্যুর সন্ধিক্ষণে থেকেও লড়াই করছেন। মানুষের গণতান্ত্রিক অধিকার, ভোটাধিকার কেড়ে নেওয়ার জন্য তাঁকে অন্যায়ভাবে জেলে পাঠানো হয়েছে। সেখানে চিকিৎসার সুযোগ পর্যন্ত তাঁকে দেওয়া হয়নি। সবচেয়ে বড় অবদান হচ্ছে দেশনেত্রী বেগম খালেদা জিয়ার। ওনার শক্ত ও অটল অবস্থানের ফলে জাতি সাহস পেয়েছে এবং দাঁড়াতে পেরেছে। বিএনপির ওপর এত নির্যাতন-নিপীড়ন করেও বিএনপিকে থামাতে পারেনি। বিএনপি নেতা-কর্মীদের যে ত্যাগ-তিতিক্ষা তা বলে শেষ করা যাবে না। গত ১০-১৫ বছর নির্যাতন-নিপীড়নের পরেও বিএনপির কোনো নেতা-কর্মী দল ছেড়ে যায়নি। এমন একটি দল আর একটিও খুঁজে পাওয়া যাবে না। আর বিদেশে থেকেও যে নেতৃত্ব দেওয়া যায় এবং জাতিকে ঐক্যবদ্ধ করা যায় এবং মোটিভেট করা যায় তার প্রমাণ তারেক রহমান নিজে। তাঁর যে ত্যাগ ও অবদান সেটিও অনস্বীকার্য। কারণ তিনি দিনরাত পরিশ্রম করে অনলাইনে বৈঠক করে যেভাবে দলটাকে আজকের এ অবস্থানে নিয়ে এসেছেন, তা অতুলনীয়।

বাংলাদেশ প্রতিদিন : বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান বলেছেন, আগামী দিনের নির্বাচন ও রাজনীতি দুটোই বিএনপির জন্য কঠিন চ্যালেঞ্জ। আপনি কি মনে করেন?

আমীর খসরু মাহমুদ চৌধুরী : কঠিন চ্যালেঞ্জ তো বটেই। বাংলাদেশকে ফ্যাসিস্ট শেখ হাসিনা নির্বাচন, আন্দোলন, সবকিছুকেই অস্বাভাবিক অবস্থায় নিয়ে গেছেন। রাজনীতিকে একেবারে ধ্বংস করে দিয়েছেন।

সেখান থেকে বের হতে হলে সেই পুরনো ধাঁচের রাজনীতি নিয়ে থাকলে চলবে না। নতুন ধারা তৈরি করতে হবে। আর সেটি তারেক রহমান করেছেন ইতোমধ্যেই। আর বিএনপি সেটা ধারণও করেছে। এজন্য আমরা সঠিক পথে চলছি। আশা করি আগামী দিনে বাংলাদেশের রাজনীতিতে একটি বড় ধরনের গুণগত পরিবর্তন আসবে।  

বাংলাদেশ প্রতিদিন : বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের নেতারা রাজনৈতিক দল গঠন করতে চান। এটাকে কীভাবে দেখেন?

আমীর খসরু মাহমুদ চৌধুরী : এটা সবার অধিকার। শুধু বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলন কেন, আরও যে কেউ চাইলে করতে পারে। আমরা স্বাগত জানাই সবাইকে। আমরা গত ১৬-১৭ বছর যে জন্য লড়েছি শেখ হাসিনার সরকারের বিরুদ্ধে সেটি ছিল রাজনীতির জন্য, মানুষের কথা বলার অধিকারের জন্য, বাকস্বাধীনতার জন্য। শত ফুল ফুটুক। এটা তো ভালো। এ স্বাধীনতার জন্যই তো আমরা এত দিন লড়াই করেছি।   

বাংলাদেশ প্রতিদিন : আনুপাতিক পদ্ধতিতে জাতীয় নির্বাচন চায় জামায়াতে ইসলামী। আপনি বা আপনার দল একমত কিনা?

আমীর খসরু মাহমুদ চৌধুরী : আনুপাতিক হারে তো প্রশ্নই ওঠে না। আমরা যে ওয়েস্ট মিনস্টার ডেমোক্র্যাসি প্র্যাকটিস করি, এটা আমাদের রাজনৈতিক সংস্কৃতি। রাজনৈতিক সংস্কৃতি যেটা আছে, সেই ধারাতেই চলতে হবে।

বাংলাদেশ প্রতিদিন : আপনি তো দেশের ব্যবসায়ীদের সর্বোচ্চ প্রতিষ্ঠানের কর্ণধার ছিলেন। দেশের ব্যবসাবাণিজ্য বর্তমানে কেমন চলছে? ব্যবসায়ী-শিল্পপতিদের বিরুদ্ধে কোথাও কোথাও মামলা হচ্ছে। বিষয়টি কীভাবে দেখেন?

আমীর খসরু মাহমুদ চৌধুরী : গত ১৫-১৬ বছরে তো ব্যবসাবাণিজ্য করতে দেওয়া হয়নি। রাষ্ট্রীয় অর্থনৈতিক কাঠামো একেবারে ভেঙে পড়েছে। মেরুদণ্ড ভেঙে দেওয়া হয়েছে। যে মডেলে তারা অর্থনীতি চালিয়েছে সেটি আওয়ামী মডেল। লুটপাটের মডেল। দেশের ব্যাংকে টাকা নেই। শেয়ারবাজার ধ্বংস করে দিয়েছে। রিজার্ভ একবারে তলানিতে গিয়ে ঠেকেছে। এটা থেকে বেরিয়ে আসা খুবই কঠিন। তবে সম্ভব। যদি জাতি হিসেবে আমরা ঐক্যবদ্ধভাবে সিদ্ধান্ত নিতে পারি। মামলা তো হতেই পারে; কিন্তু দেখতে হবে তার পেছনে যৌক্তিক কারণ আছে কিনা? মামলার মেরিট কতটুকু? অহেতুক বা প্রতিহিংসাবশত মামলা হয়েছে কিনা?  

বাংলাদেশ প্রতিদিন : দেশ-বিদেশ থেকে ষড়যন্ত্র চলছেই। চক্রান্ত থেমে নেই। এর সমাধান কী?  

আমীর খসরু মাহমুদ চৌধুরী : স্বৈরাচার সরকারের পতনের পর শেখ হাসিনা দেশ থেকে পালিয়ে গেলেও তাঁর দোসররা এখনো রয়ে গেছে। প্রশাসনেও রয়েছে। এগুলো অন্তর্বর্তী সরকারকে দেখতে হবে। এদের গুরুত্বপূর্ণ পদে রেখে গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠা করা যাবে না। পুরো জাতি যদি ঐক্যবদ্ধ থাকে তাহলে তারা তেমন কিছুই করতে পারবে না। এজন্য সবাইকে সজাগ ও সতর্ক থাকতে হবে।

বাংলাদেশ প্রতিদিন : বিএনপির জাতীয় কাউন্সিল কবে নাগাদ অনুষ্ঠিত হবে?

আমীর খসরু মাহমুদ চৌধুরী : জেলা-উপজেলাসহ বিভিন্ন স্তরে দলের সম্মেলন ও কমিটি হচ্ছে। সেগুলো শেষ হলেই জাতীয় কাউন্সিলের আয়োজন করা হবে।

বাংলাদেশ প্রতিদিন : বর্তমান সরকারের কাছে মূল প্রত্যাশা কী?

আমীর খসরু মাহমুদ চৌধুরী : মূল প্রত্যাশা একটাই। এ অন্তর্বর্তী সরকার যত তাড়াতাড়ি একটি অবাধ, সুষ্ঠু নির্বাচনের মাধ্যমে এ ট্রানজিশনাল পিরিয়ডের ইতি টেনে গণতান্ত্রিক প্রক্রিয়ায় যুক্ত হতে পারবে, দেশ ও জাতির জন্য ততই মঙ্গল।    

বাংলাদেশ প্রতিদিন : শেখ হাসিনাকে দেশে ফিরিয়ে এনে বিচারের আওতায় আনার দাবি উঠছে। আপনি কি মনে করেন?

আমীর খসরু মাহমুদ চৌধুরী : দেশ থেকে পালিয়ে যাওয়ার পর বাইরে থেকে এনে বিচার করার দাবিটা তো আমি বাতিল করতে পারি না।

সুতরাং তাঁর নিজের থেকেই তো ফিরে আসা উচিত। দাবি উঠবে কেন? তাঁর যদি সেই সৎ সাহস থাকে, তাহলে তাঁর নিজের থেকেই ফিরে এসে ফেস করা উচিত। এখন তো দেশে বিচার আছে। আগে তো বিচার ছিল না। এখন তো দেশে স্বাধীন বিচারব্যবস্থা চলছে। 

বাংলাদেশ প্রতিদিন : দেশ ও জনগণ এবং বর্তমান অন্তর্বর্তী সরকারের প্রতি আপনার আহ্বান কী?

আমীর খসরু মাহমুদ চৌধুরী : জনগণ দেশের মালিকানা ফিরে পেতে চায়। তাদের নাগরিক অধিকার ফিরে পেতে চেয়েছে। আমরা সবাই মিলে ঐক্যবদ্ধভাবে সে অধিকার প্রতিষ্ঠা করতে চাই। আশা করি দেশের স্বার্থে আমরা সবাই ঐক্যবদ্ধ থাকব।   

বাংলাদেশ প্রতিদিন : মূল্যবান সময় দেওয়ার জন্য আপনাকে ধন্যবাদ।

আমীর খসরু মাহমুদ চৌধুরী : বাংলাদেশ প্রতিদিনকেও অসংখ্য ধন্যবাদ।

এই বিভাগের আরও খবর
বেহাল স্বাস্থ্যসেবা
বেহাল স্বাস্থ্যসেবা
নির্বিঘ্ন নির্বাচন
নির্বিঘ্ন নির্বাচন
শান্তি ফেরাতে নির্বাচনই সমাধান
শান্তি ফেরাতে নির্বাচনই সমাধান
রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা
রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা
সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই
সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই
শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি
শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি
ভীতিকর ভূমিকম্প
ভীতিকর ভূমিকম্প
তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুনর্বহাল
তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুনর্বহাল
ইসলাম ন্যায়বিচারে উৎসাহিত করে
ইসলাম ন্যায়বিচারে উৎসাহিত করে
ডলফিন বাঁচবে কী করে
ডলফিন বাঁচবে কী করে
নগরের ছাদে সবুজ বিপ্লব
নগরের ছাদে সবুজ বিপ্লব
আমরা কোন রাজনীতির কথা ভাবছি
আমরা কোন রাজনীতির কথা ভাবছি
সর্বশেষ খবর
ব্রাজিলের সাবেক প্রেসিডেন্ট আটক
ব্রাজিলের সাবেক প্রেসিডেন্ট আটক

১৯ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কাম্প ন্যুয়ে ফেরার ম্যাচে বার্সেলোনার দাপুটে জয়
কাম্প ন্যুয়ে ফেরার ম্যাচে বার্সেলোনার দাপুটে জয়

৩৩ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

শেখ হাসিনাকে বাংলাদেশে ফেরত পাঠাতে বাধ্য ভারত : মুনিরুজ্জামান
শেখ হাসিনাকে বাংলাদেশে ফেরত পাঠাতে বাধ্য ভারত : মুনিরুজ্জামান

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে হতাহত পরিবারকে আর্থিক সহায়তার ঘোষণা
ভূমিকম্পে হতাহত পরিবারকে আর্থিক সহায়তার ঘোষণা

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

উচ্চ শিক্ষার বিস্তারে স্টামফোর্ড ইউনিভার্সিটির ভূমিকা প্রশংসনীয়: ড. সালেহউদ্দিন আহমেদ
উচ্চ শিক্ষার বিস্তারে স্টামফোর্ড ইউনিভার্সিটির ভূমিকা প্রশংসনীয়: ড. সালেহউদ্দিন আহমেদ

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বিএনপি যখন ক্ষমতায় থাকে, নারীরা তখন ভালো থাকে: শামা ওবায়েদ
বিএনপি যখন ক্ষমতায় থাকে, নারীরা তখন ভালো থাকে: শামা ওবায়েদ

৩ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা
রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা

৩ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

ভুটানের প্রধানমন্ত্রীর সম্মানে প্রধান উপদেষ্টার নৈশভোজের আয়োজন
ভুটানের প্রধানমন্ত্রীর সম্মানে প্রধান উপদেষ্টার নৈশভোজের আয়োজন

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পের পর এবার এলো ‘ঘূর্ণিঝড়’ সতর্কতা
ভূমিকম্পের পর এবার এলো ‘ঘূর্ণিঝড়’ সতর্কতা

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি
শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি

৩ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

মিয়ানমারে মৃদু ভূমিকম্প অনুভূত
মিয়ানমারে মৃদু ভূমিকম্প অনুভূত

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আশা প্রায় ছেড়েই দিয়েছিলাম, কিন্তু আমি ভুল ছিলাম: সামান্থা
আশা প্রায় ছেড়েই দিয়েছিলাম, কিন্তু আমি ভুল ছিলাম: সামান্থা

৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

টানা দুই ম্যাচে ৩ গোল হজম লিভারপুলের
টানা দুই ম্যাচে ৩ গোল হজম লিভারপুলের

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মেট্রোরেলের লাইনে ড্রোন পতিত
মেট্রোরেলের লাইনে ড্রোন পতিত

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

শাহজালাল বিমানবন্দরে ১৩০০ গ্রাম স্বর্ণসহ আটক ১
শাহজালাল বিমানবন্দরে ১৩০০ গ্রাম স্বর্ণসহ আটক ১

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

১৫ দিনের জন্য ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় বন্ধ ঘোষণা, হল ছাড়ার নির্দেশ
১৫ দিনের জন্য ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় বন্ধ ঘোষণা, হল ছাড়ার নির্দেশ

৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

‘শেখ হাসিনা শিক্ষাব্যবস্থাকে ধ্বংস করে দিয়েছে’
‘শেখ হাসিনা শিক্ষাব্যবস্থাকে ধ্বংস করে দিয়েছে’

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মহাখালীতে বাসে আগুন
মহাখালীতে বাসে আগুন

৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

লালদিয়া ও পানগাঁও কনটেইনার টার্মিনাল চুক্তি, আধিপত্যবাদ না অংশীদারিত্ব
লালদিয়া ও পানগাঁও কনটেইনার টার্মিনাল চুক্তি, আধিপত্যবাদ না অংশীদারিত্ব

৫ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

তরুণদের উদ্যোগে শতাধিক মানুষকে চিকিৎসা সেবা
তরুণদের উদ্যোগে শতাধিক মানুষকে চিকিৎসা সেবা

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সড়ক দুর্ঘটনায় প্রাণ গেল সংগীতশিল্পীর
সড়ক দুর্ঘটনায় প্রাণ গেল সংগীতশিল্পীর

৫ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ভাড়া দিতে না পারা সেই বাড়ির মালিক এখন কার্তিক
ভাড়া দিতে না পারা সেই বাড়ির মালিক এখন কার্তিক

৫ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

নির্বাচনকালীন এসপি নিয়োগে গুরুত্বপূর্ণ বৈঠক
নির্বাচনকালীন এসপি নিয়োগে গুরুত্বপূর্ণ বৈঠক

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘দেশের মানুষ শুধু পরিবর্তন নয়, সুশাসনের নিশ্চয়তা চায়’
‘দেশের মানুষ শুধু পরিবর্তন নয়, সুশাসনের নিশ্চয়তা চায়’

৬ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

এখন শান্তিচুক্তি না করলে ইউক্রেনের ভবিষ্যৎ আরও খারাপ হবে: যুক্তরাষ্ট্রের সতর্কবার্তা
এখন শান্তিচুক্তি না করলে ইউক্রেনের ভবিষ্যৎ আরও খারাপ হবে: যুক্তরাষ্ট্রের সতর্কবার্তা

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বরিশালে ডেঙ্গুতে শিশুসহ ২ জনের মৃত্যু
বরিশালে ডেঙ্গুতে শিশুসহ ২ জনের মৃত্যু

৬ ঘণ্টা আগে | ডেঙ্গু আপডেট

কুড়িগ্রাম ফিস্টুলামুক্ত ঘোষণা প্রক্রিয়ায় অগ্রযাত্রা
কুড়িগ্রাম ফিস্টুলামুক্ত ঘোষণা প্রক্রিয়ায় অগ্রযাত্রা

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ধানের শীষে ভোট চাইলেন ওয়াদুদ ভূইয়া
ধানের শীষে ভোট চাইলেন ওয়াদুদ ভূইয়া

৬ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

খাগড়াছড়ি রেডক্রিসেন্টের সহসভাপতি দুলাল, সম্পাদক মজিদ
খাগড়াছড়ি রেডক্রিসেন্টের সহসভাপতি দুলাল, সম্পাদক মজিদ

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রেকর্ড গড়ার সুযোগ পেলেন না মুশফিক, যা বললেন আশরাফুল
রেকর্ড গড়ার সুযোগ পেলেন না মুশফিক, যা বললেন আশরাফুল

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সর্বাধিক পঠিত
রাজধানীতে আবারও ভূকম্পন অনুভূত
রাজধানীতে আবারও ভূকম্পন অনুভূত

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনার মৃত্যুদণ্ড নিয়ে এবার মুখ খুলল পাকিস্তান
হাসিনার মৃত্যুদণ্ড নিয়ে এবার মুখ খুলল পাকিস্তান

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল : ভূমিকম্পের আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীবাসীর
লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল : ভূমিকম্পের আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীবাসীর

১৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ফের নরসিংদীতে ভূকম্পন অনুভূত
ফের নরসিংদীতে ভূকম্পন অনুভূত

১৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

নরসিংদীর মাধবদী কীভাবে শক্তিশালী ভূমিকম্পের কেন্দ্রে পরিণত হলো?
নরসিংদীর মাধবদী কীভাবে শক্তিশালী ভূমিকম্পের কেন্দ্রে পরিণত হলো?

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তাসকিনের ২৪ রানের ওভার
তাসকিনের ২৪ রানের ওভার

২০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কী কী পাচ্ছেন মিস ইউনিভার্স ফাতিমা বশ
কী কী পাচ্ছেন মিস ইউনিভার্স ফাতিমা বশ

১৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

মুস্তাফিজকে আবারও দলে নিলো ক্যাপিটালস
মুস্তাফিজকে আবারও দলে নিলো ক্যাপিটালস

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে কঠিন গ্রুপে বাংলাদেশ
টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে কঠিন গ্রুপে বাংলাদেশ

১২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শান্তি প্রস্তাব মেনে নিতে ইউক্রেনকে সময় বেঁধে দিলেন ট্রাম্প
শান্তি প্রস্তাব মেনে নিতে ইউক্রেনকে সময় বেঁধে দিলেন ট্রাম্প

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মামদানিকে ট্রাম্পের অভিনন্দন, বৈঠককে বললেন ‘দারুণ ও ফলপ্রসূ’
মামদানিকে ট্রাম্পের অভিনন্দন, বৈঠককে বললেন ‘দারুণ ও ফলপ্রসূ’

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফাইনালে পাকিস্তানকে পেল বাংলাদেশ
ফাইনালে পাকিস্তানকে পেল বাংলাদেশ

২১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বাইপাইল নয়, আজকের ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থলও নরসিংদীতে: আবহাওয়া অফিস
বাইপাইল নয়, আজকের ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থলও নরসিংদীতে: আবহাওয়া অফিস

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেষ মুহূর্তের গোলে মরক্কোকে হারিয়ে সেমিফাইনালে ব্রাজিল
শেষ মুহূর্তের গোলে মরক্কোকে হারিয়ে সেমিফাইনালে ব্রাজিল

১৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২২ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২২ নভেম্বর)

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শততম টেস্টে মুশফিকের বিরল রেকর্ড
শততম টেস্টে মুশফিকের বিরল রেকর্ড

১০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

চাপের মুখে রাশিয়ার তেল আমদানি বন্ধ করল ভারতের বৃহত্তম শিল্পগোষ্ঠী রিলায়েন্স
চাপের মুখে রাশিয়ার তেল আমদানি বন্ধ করল ভারতের বৃহত্তম শিল্পগোষ্ঠী রিলায়েন্স

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় বাস্তবায়ন হবে ইনশাআল্লাহ : সালাউদ্দিন
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় বাস্তবায়ন হবে ইনশাআল্লাহ : সালাউদ্দিন

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভূমিকম্পে মেট্রোরেল স্থাপনার কোনো ক্ষতি হয়নি: ডিএমটিসিএল এমডি
ভূমিকম্পে মেট্রোরেল স্থাপনার কোনো ক্ষতি হয়নি: ডিএমটিসিএল এমডি

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আইন হয়ে গেলে গণভোটের প্রস্তুতি শুরু করবে কমিশন: সিইসি
আইন হয়ে গেলে গণভোটের প্রস্তুতি শুরু করবে কমিশন: সিইসি

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজায় সাত কিলোমিটার লম্বা টানেলে ৮০টি কক্ষের সন্ধান
গাজায় সাত কিলোমিটার লম্বা টানেলে ৮০টি কক্ষের সন্ধান

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভূমিকম্পে হতাহতদের আর্থিক সহায়তা দেবে ঢাকা জেলা প্রশাসন
ভূমিকম্পে হতাহতদের আর্থিক সহায়তা দেবে ঢাকা জেলা প্রশাসন

১৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

গত ১০ বছর ফ্যাসিবাদ বিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত : মির্জা ফখরুল
গত ১০ বছর ফ্যাসিবাদ বিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত : মির্জা ফখরুল

১৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শান্তি পরিকল্পনা নিয়ে কঠিন চাপের মুখে ইউক্রেন
শান্তি পরিকল্পনা নিয়ে কঠিন চাপের মুখে ইউক্রেন

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন হতে হবে: জামায়াত আমির
ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন হতে হবে: জামায়াত আমির

১০ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

‘আমার বিজয় এমনভাবে হবে, ধারে কাছেও কেউ আসতে পারবে না’
‘আমার বিজয় এমনভাবে হবে, ধারে কাছেও কেউ আসতে পারবে না’

১২ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

সাকিবকে টপকে দেশের সর্বোচ্চ উইকেট শিকারি তাইজুল
সাকিবকে টপকে দেশের সর্বোচ্চ উইকেট শিকারি তাইজুল

১৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আয়ারল্যান্ডকে হোয়াইটওয়াশ করার দ্বারপ্রান্তে বাংলাদেশ
আয়ারল্যান্ডকে হোয়াইটওয়াশ করার দ্বারপ্রান্তে বাংলাদেশ

১১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ট্রাম্পের সঙ্গে বিবাদ, কংগ্রেস ছাড়ছেন রিপাবলিকান টেলর গ্রিন
ট্রাম্পের সঙ্গে বিবাদ, কংগ্রেস ছাড়ছেন রিপাবলিকান টেলর গ্রিন

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতের ‘চিকেন নেকে’ সর্বোচ্চ সতর্কতা: শিলিগুড়িতে উচ্চপর্যায়ের গোয়েন্দা বৈঠক
ভারতের ‘চিকেন নেকে’ সর্বোচ্চ সতর্কতা: শিলিগুড়িতে উচ্চপর্যায়ের গোয়েন্দা বৈঠক

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
ভূমিকম্পের উৎপত্তি এবার ঢাকায়
ভূমিকম্পের উৎপত্তি এবার ঢাকায়

প্রথম পৃষ্ঠা

শতকোটি টাকার গাড়ি এখন ভাঙারির স্তূপ
শতকোটি টাকার গাড়ি এখন ভাঙারির স্তূপ

পেছনের পৃষ্ঠা

বগুড়ায় ধানের শীষেরই দাপট
বগুড়ায় ধানের শীষেরই দাপট

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

সারা দেশে নির্বাচনি শোডাউন
সারা দেশে নির্বাচনি শোডাউন

পেছনের পৃষ্ঠা

রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা
রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা

সম্পাদকীয়

সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই
সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই

সম্পাদকীয়

নির্বাচনে রাজনৈতিক ভূমিকম্পের শঙ্কা
নির্বাচনে রাজনৈতিক ভূমিকম্পের শঙ্কা

প্রথম পৃষ্ঠা

অপ্রতিরোধ্য সন্ত্রাসীদের চাঁদাবাজি
অপ্রতিরোধ্য সন্ত্রাসীদের চাঁদাবাজি

পেছনের পৃষ্ঠা

রংপুরে ধানের দাম নিয়ে চিন্তিত কৃষক
রংপুরে ধানের দাম নিয়ে চিন্তিত কৃষক

পেছনের পৃষ্ঠা

শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি
শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি

সম্পাদকীয়

বাজি ধরে বার্গার গিলতে গিয়ে যুবকের মৃত্যু
বাজি ধরে বার্গার গিলতে গিয়ে যুবকের মৃত্যু

পেছনের পৃষ্ঠা

বাবরি মসজিদ ইস্যু ঘিরে পশ্চিমবঙ্গে নতুন বিতর্ক
বাবরি মসজিদ ইস্যু ঘিরে পশ্চিমবঙ্গে নতুন বিতর্ক

পেছনের পৃষ্ঠা

বিমানবাহিনীর কর্মকর্তার বাড়িতে ডাকাতি
বিমানবাহিনীর কর্মকর্তার বাড়িতে ডাকাতি

পেছনের পৃষ্ঠা

আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীতে
আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীতে

প্রথম পৃষ্ঠা

চট্টগ্রাম বন্দর অবরোধের ডাক দুই সংগঠনের
চট্টগ্রাম বন্দর অবরোধের ডাক দুই সংগঠনের

প্রথম পৃষ্ঠা

হাতিয়ায় বিএনপির দুই গ্রুপে সংঘর্ষ আহত ২২
হাতিয়ায় বিএনপির দুই গ্রুপে সংঘর্ষ আহত ২২

পেছনের পৃষ্ঠা

হাসিনা ও পরিবারের সদস্যদের বিরুদ্ধে রায় এ মাসেই
হাসিনা ও পরিবারের সদস্যদের বিরুদ্ধে রায় এ মাসেই

পেছনের পৃষ্ঠা

হাসিনার মৃত্যুদণ্ডাদেশ বাংলাদেশের অভ্যন্তরীণ বিষয় : পাকিস্তান
হাসিনার মৃত্যুদণ্ডাদেশ বাংলাদেশের অভ্যন্তরীণ বিষয় : পাকিস্তান

পেছনের পৃষ্ঠা

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় বাস্তবায়ন হবে
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় বাস্তবায়ন হবে

পেছনের পৃষ্ঠা

অগ্নিকাণ্ড রোধে কঠোর নির্দেশনা জারি
অগ্নিকাণ্ড রোধে কঠোর নির্দেশনা জারি

পেছনের পৃষ্ঠা

শিল্পকলায় ভাসানে উজান
শিল্পকলায় ভাসানে উজান

পেছনের পৃষ্ঠা

পুলিশের দাবি শ্বাসকষ্ট ভাই বললেন হত্যা
পুলিশের দাবি শ্বাসকষ্ট ভাই বললেন হত্যা

পেছনের পৃষ্ঠা

বেহাল স্বাস্থ্যসেবা
বেহাল স্বাস্থ্যসেবা

সম্পাদকীয়

ভূরাজনৈতিক পুনর্গঠনে বাংলাদেশ দায়িত্বশীল ভূমিকা রাখবে
ভূরাজনৈতিক পুনর্গঠনে বাংলাদেশ দায়িত্বশীল ভূমিকা রাখবে

পেছনের পৃষ্ঠা

নির্বিঘ্ন নির্বাচন
নির্বিঘ্ন নির্বাচন

সম্পাদকীয়

ফ্যাসিবাদবিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত
ফ্যাসিবাদবিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত

প্রথম পৃষ্ঠা

দুই দাবিতে রেললাইন অবরোধ রাবি শিক্ষার্থীদের
দুই দাবিতে রেললাইন অবরোধ রাবি শিক্ষার্থীদের

পেছনের পৃষ্ঠা

খুলনায় ফের যুবককে গুলি নেপথ্যে মাদক
খুলনায় ফের যুবককে গুলি নেপথ্যে মাদক

পেছনের পৃষ্ঠা

রাজশাহীতে আট ইসলামি দলের সমাবেশ ৩০ নভেম্বর
রাজশাহীতে আট ইসলামি দলের সমাবেশ ৩০ নভেম্বর

খবর