শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, মঙ্গলবার, ১৮ ফেব্রুয়ারি, ২০২৫ আপডেট: ০০:৪৪, মঙ্গলবার, ১৮ ফেব্রুয়ারি, ২০২৫

বিশ্বাসের এদিক-ওদিক

আবু তাহের
প্রিন্ট ভার্সন
বিশ্বাসের এদিক-ওদিক

আজকাল বিশ্বাসীর সংখ্যা নাকি দ্রুত বাড়ছে। আস্তিক আর বিশ্বাসী, শব্দ দুটি সমার্থক। নাস্তিক আর অবিশ্বাসী একই কথা। বিশ্বাসী বাড়ছে মানে নাস্তিক কমছে? মনে তো হয় না। আমাদের দেশে বিশ্বাসী বা আস্তিক কে, যাচাই করার সময় ধর্মীয় দৃষ্টিকোণ ব্যবহৃত হয়। সৃষ্টিকর্তার অস্তিত্ব স্বীকার যিনি করেন তিনি আস্তিক। তিনি স্রষ্টায় বিশ্বাসী। যার ধারণা, সৃষ্টিকর্তা বলে কিছু বা কেউ নেই, তিনি নাস্তিক। তিনি অবিশ্বাসী। সব ধর্মেই সৃষ্টিকর্তার ওপর ভরসা করার উপদেশ রয়েছে। ব্যতিক্রম বৌদ্ধধর্ম। ধর্ম বলে, ভালো কাজ কর আল্লাহ তোমার ওপর খুশি হবেন। অন্যায় কাজ করবে না; করলে আল্লাহ নারাজ হবেন। পুণ্যবান হওয়ার তাগিদ দিয়ে ধর্মগুরুরা বলেন, পুণ্য অর্জন কর, অনেক পুণ্য। তাহলে স্রষ্টা তোমাকে স্বর্গে ঠাঁই দেবেন। পাপাচারী হইও না। স্রষ্টা পাপীদের পছন্দ করেন না। পাপ করলে নিক্ষিপ্ত হবে নরকে।

পণ্ডিত অধ্যাপক আবুল ফজল বৌদ্ধ ধর্মের সৌন্দর্য বর্ণনাকালে বলেছেন, এ ধর্মে নরকের ভয় দেখানো হয় না। স্বর্গের লোভ দেখানোর ব্যাপারও এতে নেই। মানুষ মন্দ কাজ করবে না, কারণ সে মানুষ- পশু নয়। মানুষ ভালো কাজ করবে কারণ সে মানুষ। সুকৃতি মানুষের পক্ষে শোভনীয়;  দুষ্কৃতি তার জন্য বর্জনীয়। আফ্রিকার দেশে দেশে ইউরোপীয় ধর্ম ব্যবসায়ীরা ‘মিশন’-এর ছুতোয় সুচ হয়ে ঢুকে ফাল হয়ে বের হওয়ার প্রক্রিয়ায় যেসব জঘন্য ঘটনার জন্ম দেয়, তার বিশদ আমরা পেয়েছি আবুল ফজল রচিত এক নিবন্ধে।

বর্জনীয়ওই নিবন্ধে উদ্ধৃত হয়েছেন আফ্রিকান জাতীয়তাবাদী কয়েকজন নেতা যাঁরা বেলজিয়াম-ফ্রান্স-ব্রিটেনের ঔপনিবেশিক শক্তির বিরুদ্ধে স্বাধীনতা সংগ্রামের জন্য জগদ্বিখ্যাত। এই নেতারা জানান মিশনারিরা প্রচার করে, খ্রিস্টান ধর্ম গ্রহণ করলে ঈশ্বর তোমার খাদ্য-বস্ত্র-বাসস্থানের ব্যবস্থা করবেন। তোমার ‘সন্তানের জন্য উন্মুক্ত হবে বিনামূল্যে শিক্ষা। ইহকালই শুধু নয়, তোমার পরকালও হবে আনন্দময়। তুমি হবে স্বর্গবাসী।’ সহজসরল আফ্রিকান নরনারী ফাঁদে পড়ে স্বধর্ম ত্যাগ করে খ্রিস্টান হতে থাকে। এ প্রসঙ্গে কেনিয়ার রাষ্ট্রপিতা জোমো কেনিয়াত্তা বলেন, ওরা যখন আমাদের দেশে এলো, ওদের হাতে ছিল বাইবেল আর আমাদের হাতে দেশ। দিনে দিনে অবস্থা খারাপ হয়। একদিন দেখা যায়, আমাদের হাতে ওদের বাইবেল আর ওদের হাতে আমাদের দেশ।

জুমার নামাজ আদায় করতে গিয়ে মুসল্লিদের প্রচণ্ড ভিড় দেখতে পাই। ভিড় প্রতি শুক্রবারই বাড়ছে। যে মসজিদে নামাজ পড়ি সেখানে ঠাঁই না পেয়ে রাস্তায় জায়নামাজ পেতে বসতে হয়।  উত্তর থেকে দক্ষিণে প্রায় ৮০০ ফুট দৈর্ঘ্যরে রাস্তায় নামাজিদের তিনটি সারি। পাঁচ সারি করা যায়; যান চলাচলের সুবিধার্থে দুই সারি সমান ফাঁকা রাখা হয়। মুসল্লির ভিড় দৃষ্টে ধরে নিই, বিশ্বাসী বাড়ছে। পড়শি সাজ্জাদ মতিন বললেন, ‘ঘুমিয়ে রয় অবিশ্বাস/বিশ্বাসীদের নরম অন্তরে।’ স্টাইলিশ সুরে উচ্চারণ, যেন বলছেন- ঘুমিয়ে আছে শিশুর পিতা সব শিশুর অন্তরে।

পড়শি চোখ-কান খোলা রাখার পরামর্শ দিয়ে বলেন, আল্লাহর ওপর আমার যে রকম দৃঢ় বিশ্বাস, সেরকমই নিজের ওপর নিজের প্রচুর অবিশ্বাস। তিনি জানান, এই কেস শুধু তার মতো মধ্যবিত্তের একার না। যারা আমাদের ডানে-বাঁয়ে সামনে পেছনে, তাদের সবারই এ অবস্থা। ফর্মালি স্বীকার করে না তারা। কান সজাগ রেখে ওদের সংলাপ শুনুন, আপনার চোখ খুলে যাবে। নিজের ওপর যার বিশ্বাস নেই, তাকে কোন যুক্তিতে আস্তিক বলা যায়?

সাজ্জাদ মতিনের সঙ্গে সহমত প্রকাশ করার মধ্যে ঝুঁকি (বক্তৃতা শুরু করে দিতে পারেন, তাতে কমপক্ষে ত্রিশ-চল্লিশ মিনিট খরচ হওয়ার আশঙ্কা। ওদিকে শ্রোতার পেটে জুমা-উত্তর ক্ষুৎযন্ত্রণা) থাকায় দ্রুত মর্দন করতে হাত বাড়াই। আমার হাত মর্দন করে তিনি চলছেন তো চলছেনই, ছাড়বার আলামত নেই। বললেন, ‘রাবিশ মিড্ল ক্লাস! এরা সব সময় হতাশা ব্যক্ত করবেই। নামাজ শেষে মুনাজাতে বলবে, ‘দয়াময়। হারাম খাওয়া থেকে আমায় রক্ষা কর।’ তারপর? অফিসে দেরিতে হাজিরা দেবে আর ছুটির সময়ের ঘণ্টাখানেক আগে বেরিয়ে আসবে। অ্যারাবিয়ান হর্সের স্পিডে মেট্রো স্টেশনে ছুটবে। মেট্রোয় ঢুকেই লিপ্ত হবে পরনিন্দায়। বলবে কেউই নিয়ম মানে না। সবাই দুর্নীতিবাজ। সমাজটা পচে যাচ্ছে। এমন সমাজে আমার চাকরি! আমাকে দিয়ে এখানে কিসসু হবে না।

‘ঠিক আছে তোরে দিয়া কিসসু হবে না। ছেলেমেয়ের দ্বারাও হবে না, এটা বুঝলি ক্যামতে? তুই কী আলেমুল গায়েব?’ বলেন আমার পড়শি। তিনি হাত ছাড়তেই ‘তাড়া আছে, পরে আলাপ হবে’ বলে কেটে পড়লাম। রাতে টিভি পর্দায় আবির্ভূত এক চিন্তকও দেখি সাজ্জাদ মতিনের মতোই মধ্যবিত্তের ওপর কুপিত। চিন্তক বলছেন, তাঁর এক আত্মীয় নাম হিরন চৌধুরী, পেশায় কলেজশিক্ষক, বড়লোকদের সর্বনাশ আর নিজের পৌষমাস কামনা করতে করতে ক্লান্ত হয়ে তাঁর বিশ্বাস জন্মায় যে কিছু না ছুঁয়ে দিনাতিপাতেই মুক্তি। তাই একদিন ঘোষণা  করেন, ‘নিরুদ্দেশ হয়ে যাওয়া ছাড়া আমার আর গতি নাই।’

সংসার হিরণকে দাগা দিয়েছে। তাই, তিনিও সংসারকে দাগা দেবেন। স্ত্রী, দুই ছেলে, দুই মেয়ের পরোয়া না করে নামবেন নিরুদ্দেশযাত্রায়। নামতেই হবে কেননা কলেজে পড়াচ্ছেন ২২ বছর। কবে যে ষড়যন্ত্রী সহকর্মীদের বাধা ডিঙিয়ে ভাইস প্রিন্সিপাল হবেন বলতে পারছেন না। নাহ্ তিনি বুঝে গেছেন, তাকে দিয়ে কিসসু হওয়ার নয়। হিরণের বাবার বড় ভাই মিরণ চৌধুরী বললেন, তোর পুত্র-কন্যা-স্ত্রীর কী হবে। ওদের খাওয়াবে কে? হিরণের উত্তর ওদের দেখবে আমার রাব্বুল আলামিন।

রাব্বুল আলামিনের ওপর তার অগাধ বিশ্বাস? না, তা নয়। চিন্তক জানান, মহল্লার অধিবাসীরা এককাট্টা হয়ে ‘পরিবারের খোরপোষের নিশ্চিত ব্যবস্থা করার পর যথা ইচ্ছা তথা যাও’ বলে চেপে ধরবে ভয়ে সিনিয়র প্রভাষক হিরণ চৌধুরী তার ব্যক্তিগত সংকট আল্লাহকে ফরোয়ার্ড করে দিয়েছিলেন। কায়দাটা কী তিনি ভারতীয় রাজনীতিক মোরারজিভাই দেশাইর কাছ থেকে শিখেছিলেন? ১৯৭৭ সালে অতি পাকা (৮১ বছর) বয়সে দেশাই তাঁর দেশের প্রধানমন্ত্রী নির্বাচিত হন। শত কর্মব্যস্ততা সত্ত্বেও তাঁর ক্লান্তি নেই। নিরুদ্বিগ্ন চেহারা তাঁর। দারুণ ফিটনেস। সাংবাদিকরা প্রশ্ন করেন, আপনাকে সব সময় নিরুদ্বিগ্ন দেখায়। রাষ্ট্রীয় কোনো সংকট-সমস্যা কি কখনো আপনার ঘুম কেড়ে নেয় না?

দেশাইর উত্তর, ‘নিতে তো চায়। আমি নিতে দিই না।’ প্রশ্ন, সেটা কীভাবে? দেশাই বলেন, সংকট মোচনের উপায় বের করার চেষ্টা করি। এটা করতে চাই, সেটা করতে চাই, আবার ভাবি, থাক। আরেকটা করলে কী হয়। এ রকম উচিত-অনুচিত ভাবতে ভাবতে মধ্যরাত পেরিয়ে যায়। এবার ঘুমানো দরকার। তখন নিজেকে নিজে বলি, সংকট তৈরি করেছেন ঈশ্বর, সমাধানও করবেন ঈশ্বর। তুমি নাক গলাও কেন! বিষয়টি ঈশ্বরকে সঁপে দিয়ে ঘুমিয়ে পড়ি।

হিরণ উপরে আস্তিক আর ভিতরে নাস্তিক কি না, জানতে আগ্রহ হয়। টিভি পর্দার চিন্তকের কাছে প্রশ্ন করার উপায় ছিল না। আমাদের এলাকার মুদি দোকানি নজিবুর রহমান ছিলেন লোকদেখানো বিশ্বাসী। তার প্রিয় অভ্যাস ছিল ধারকর্জ করা। কর্জ করে কথামতো শোধ করলে আপত্তির কী! নজিবুর কথা দেন, টাকা দেন না। ক্লাস এইটের ছাত্র আমি। তার শ্যালক কানুর সঙ্গে এক স্কুলে পড়ি; এক মাঠে ফুটবল খেলি। কানু বলে, দেনা শোধ যেদিন করেন সেদিন দুলাভাইয়ের পেটে ভুডুর ভুডুর আওয়াজ হয়। দুই-তিন দিন ধইরা সেই আওয়াজ চলে। আপায় কয়, পাওনা টাকা দিছ। তাও তো জবানমতো দাও নাই। যেদিন দিবা কইলা তার সাত মাস পর দিছ। সেজন্য চেহারাখান এমন কইরছ যেন ঠাটা পইড়া তোমার বউ মরছে।

কানু জানায়, আপার মন্তব্য শুনে রুষ্ট নজিবুর স্ত্রীর চোয়ালে জোরে একটা ঘুষি মারেন। ঘুষি মারা বা ঘুষি খাওয়া তো কোনো হাসাহাসির ব্যাপার না। কিন্তু ‘আপারে ঘুষি মারল দুলাভাই’ বলেই কানুর হাসি শুরু। হাসি থামে না। মনে হচ্ছিল রোজ কেয়ামত তক হাসবে। বাধ্য হয়ে কানুর চোয়ালে ঘুষি মারতে চাইলাম। হাসি থামিয়ে কানু বলে, ‘দুলাভাই আপারে কয়, তুই মরলে আমি আরেক বিয়া কইত্তে পারুম? জিনিসপত্রের যে-ই দাম! আরেক বিয়ার বন্দোবস্ত করতে গেলে জান বারাইয়া যাইব না?’

এক বিকালে নজিবুরের বাড়িতে গিয়ে দেখি তিনি বাড়ির ঘরের সামনের কামরায় আসরের নামাজ পড়ছেন। পড়া শেষ করে আমাকে আপ্যায়নে ব্যস্ত হলেন। এমন সময় কানু জানায়, আপনার কাছে তিন হাজার টাকা পায়, সেই হাবু ভুঁইয়া এসেছেন। তাকে ঘরে আনতে বলেন নজিবুর। কানু ডাকতে গেল। আর অমনি জায়নামাজে দাঁড়িয়ে গেলেন নজিবুর। ঘরে ঢুকে হাবু দেখেন দেনাদার সেজদারত। চার রাকাত নামাজ পড়েও ফেললেন নজিবুর। মোনাজাত শেষে হাবুকে বললেন, আহ্হারে দেরি কইরা ফেললেন! তিন মিনিট আগে আইলেও দিতে পাইত্তাম। তিনি আমাকে দেখিয়ে বলেন য়্যাতার (মানে আমি) সামনেই তো একজনরে দেড় হাজার টাকা দিয়া ফালাইছি। তিনি আমার উদ্দেশে বলেন, ওই যে হাওয়াই শার্ট পরনে, পায়ে চপপল ভদ্রলোক, উনারে টাকা দিতে তো তুমি দেখছ। কী ভাই, দেখ নাই? আমি নিরুত্তর।

হাবু ভুঁইয়া দেনাদারের বয়ান বিশ্বাস করলেন। নামাজি মানুষ মিথ্যা বলে না। হাবু চলে গেলে আমি বলি, এরকম করলেন কেন? তিনি বলেন, পাবলিকরে খুশিকরণের জন্য যত ব্যবস্থা আছে তার মধ্যে সেরাটা হইল আল্লাহ ভরসা দেখানো। দেখলা না, বিশ্বাস কইরা চুপচাপ বিদায় হইছে। বললাম, আপনি আল্লায় বিশ্বাসী না? প্রশ্ন শুনে নজিবুর সশব্দে হেসে ওঠেন। এরপর বলেন, অবশ্যই বিশ্বাসী। বিশ্বাসে মিলায় বস্তু তর্কে বহুদূর। তোমারে একটা বুদ্ধি দিই। কখনো কোনো নাস্তিকের লগে তর্কাতর্কিতে যাবা না। বেহুদা তোমার সময় বরবাদ হবে।

নাস্তিকদের কাজকারবার খুবই অপছন্দ করতেন যুক্তরাষ্ট্রের ৪০তম প্রেসিডেন্ট রোনাল্ড রিগান। তবু কখনো নাস্তিকদের সঙ্গে তর্কে লিপ্ত হননি। তিনি বলতেন, ঈশ্বর আমাদের জন্য কত সুন্দর করে পৃথিবী সৃষ্টি করেছেন। তবু কিছু লোক বলে বেড়ায়, কেউ সৃষ্টি করেনি। আপনা আপনিই পৃথিবী হয়ে গেছে। ‘স্রষ্টা’ আছেন এটা মগজে ঢোকানোর লক্ষ্যে রিগান একদিন ১২ জন নাস্তিককে নৈশভোজে ডাকলেন। ভরপেট সুস্বাদু খাবার খেয়ে তৃপ্ত নাস্তিকরা বলে, এমন মজাদার খাবার এর আগে আমরা কেউই খাইনি। আপনাকে অনেক অনেক ধন্যবাদ মিস্টার রিগান। (ক্যালিফোর্নিয়ার গভর্নর থাকাকালে রিগান এই ভোজ দিয়েছিলেন)। রিগান সহাস্যে বলেন, জেন্টেলমেন! এখন কি আপনাদের বিশ্বাস হয়, এই খাবারগুলো তৈরির পেছনে বাবুর্চি নামের এক স্রষ্টার হাত ছিল।

লেখক : সাংবাদিক

এই বিভাগের আরও খবর
ভাঁড়ারে টান, সঞ্চয়ে হাত
ভাঁড়ারে টান, সঞ্চয়ে হাত
উত্তাল রাজনীতি
উত্তাল রাজনীতি
খেলনাও শিক্ষক
খেলনাও শিক্ষক
উম্মতে মোহাম্মদীর চারিত্রিক মাধুর্য
উম্মতে মোহাম্মদীর চারিত্রিক মাধুর্য
‘বাণিজ্যে বসতে লক্ষ্মী’
‘বাণিজ্যে বসতে লক্ষ্মী’
বর্জ্য থেকেই শক্তি ও সম্পদ
বর্জ্য থেকেই শক্তি ও সম্পদ
ধূসর হয়ে পড়েছে যে স্বপ্ন
ধূসর হয়ে পড়েছে যে স্বপ্ন
গাজায় ফের তাণ্ডব
গাজায় ফের তাণ্ডব
নির্বাচন নিয়ে দ্বন্দ্ব
নির্বাচন নিয়ে দ্বন্দ্ব
বিবাহবহির্ভূত সম্পর্ক অশনিসংকেত
বিবাহবহির্ভূত সম্পর্ক অশনিসংকেত
জাতীয় নিরাপত্তায় এনটিএমসি
জাতীয় নিরাপত্তায় এনটিএমসি
সিসিফাসের পাথর ও রাজনৈতিক বাস্তবতা
সিসিফাসের পাথর ও রাজনৈতিক বাস্তবতা
সর্বশেষ খবর
বাদুড়ের দেহ কেন জ্বলে ওঠে, রহস্য অজানা বিজ্ঞানীদেরও
বাদুড়ের দেহ কেন জ্বলে ওঠে, রহস্য অজানা বিজ্ঞানীদেরও

১ মিনিট আগে | পাঁচফোড়ন

নির্বাচনের আগে ইসলামকে রাজনৈতিক ফায়দা লাভে ব্যবহারের চেষ্টা : সালাহউদ্দিন
নির্বাচনের আগে ইসলামকে রাজনৈতিক ফায়দা লাভে ব্যবহারের চেষ্টা : সালাহউদ্দিন

২ মিনিট আগে | রাজনীতি

রাজধানীতে বিশেষ অভিযানে গ্রেফতার ১৩
রাজধানীতে বিশেষ অভিযানে গ্রেফতার ১৩

৬ মিনিট আগে | নগর জীবন

গাইবান্ধায় বিএনপির ৩১ দফার লিফলেট বিতরণ
গাইবান্ধায় বিএনপির ৩১ দফার লিফলেট বিতরণ

১১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বাগেরহাটে গাছচাপা পড়ে শ্রমিকের মৃত্যু
বাগেরহাটে গাছচাপা পড়ে শ্রমিকের মৃত্যু

১২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বিএনপি ক্ষমতায় আসলে নারীর ক্ষমতায়ন হবে: আনিসুল হক
বিএনপি ক্ষমতায় আসলে নারীর ক্ষমতায়ন হবে: আনিসুল হক

১৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

খাগড়াছড়িতে অবসরপ্রাপ্ত ইমামকে রাজকীয় বিদায়
খাগড়াছড়িতে অবসরপ্রাপ্ত ইমামকে রাজকীয় বিদায়

১৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

কেনিয়ায় ভূমিধস, প্রাণ হারাল ১৩ জন
কেনিয়ায় ভূমিধস, প্রাণ হারাল ১৩ জন

১৬ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বরিশালে জাতীয় সমবায় দিবস পালিত
বরিশালে জাতীয় সমবায় দিবস পালিত

১৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

কুড়িগ্রামে চীফ জুডিসিয়াল ম্যাজিস্ট্রেটের ভূরুঙ্গামারী থানা পরিদর্শন
কুড়িগ্রামে চীফ জুডিসিয়াল ম্যাজিস্ট্রেটের ভূরুঙ্গামারী থানা পরিদর্শন

২৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ঢাকায় ঝুম বৃষ্টি
ঢাকায় ঝুম বৃষ্টি

২৮ মিনিট আগে | নগর জীবন

চা বাগানের পাশে অজ্ঞাত নারীর রক্তাক্ত দেহ
চা বাগানের পাশে অজ্ঞাত নারীর রক্তাক্ত দেহ

২৯ মিনিট আগে | চায়ের দেশ

প্যারোলে মুক্তি পেয়ে স্ত্রীর জানাজায় যুবলীগ নেতা
প্যারোলে মুক্তি পেয়ে স্ত্রীর জানাজায় যুবলীগ নেতা

৩২ মিনিট আগে | নগর জীবন

পকেটমার-চুরির অভ্যাস কোনভাবেই ছাড়তে পারলেন না এই অভিনেত্রী!
পকেটমার-চুরির অভ্যাস কোনভাবেই ছাড়তে পারলেন না এই অভিনেত্রী!

৩৪ মিনিট আগে | শোবিজ

বগুড়ায় পুণ্ড্র ইউনিভার্সিটিতে ফ্রি মেডিক্যাল ক্যাম্প অনুষ্ঠিত
বগুড়ায় পুণ্ড্র ইউনিভার্সিটিতে ফ্রি মেডিক্যাল ক্যাম্প অনুষ্ঠিত

৩৭ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

বগুড়ায় আলু নিয়ে বিপাকে কৃষক
বগুড়ায় আলু নিয়ে বিপাকে কৃষক

৩৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

হাসপাতাল থেকে ছাড়া পেলেন শ্রেয়াস আইয়ার
হাসপাতাল থেকে ছাড়া পেলেন শ্রেয়াস আইয়ার

৪০ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

সিরাজগঞ্জে ৯৪ কেজি ওজনের কষ্টি পাথরের মূর্তিসহ তিন পাচারকারী গ্রেপ্তার
সিরাজগঞ্জে ৯৪ কেজি ওজনের কষ্টি পাথরের মূর্তিসহ তিন পাচারকারী গ্রেপ্তার

৪৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মাদারীপুরে সাংবাদিকদের সঙ্গে বিএনপি নেতা রোকনউদ্দিন মিয়ার মতবিনিময়
মাদারীপুরে সাংবাদিকদের সঙ্গে বিএনপি নেতা রোকনউদ্দিন মিয়ার মতবিনিময়

৪৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সহজ মানসিক অনুশীলনে মস্তিষ্কের বয়স কমানো সম্ভব: নতুন গবেষণা
সহজ মানসিক অনুশীলনে মস্তিষ্কের বয়স কমানো সম্ভব: নতুন গবেষণা

৪৬ মিনিট আগে | পাঁচফোড়ন

ভেনেজুয়েলায় সামরিক হামলার পরিকল্পনা নেই: ট্রাম্প
ভেনেজুয়েলায় সামরিক হামলার পরিকল্পনা নেই: ট্রাম্প

৪৭ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ধর্ষণ মামলায় কারাদণ্ড পাওয়া আসামি গ্রেপ্তার
ধর্ষণ মামলায় কারাদণ্ড পাওয়া আসামি গ্রেপ্তার

৪৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ভাঙ্গুড়ায় হাত বাড়ালেই মিলছে মাদক, বাড়ছে অপরাধ
ভাঙ্গুড়ায় হাত বাড়ালেই মিলছে মাদক, বাড়ছে অপরাধ

৪৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

গোপালগঞ্জে কৃষকের মরদেহ উদ্ধার
গোপালগঞ্জে কৃষকের মরদেহ উদ্ধার

৪৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ডেঙ্গু আক্রান্ত রোগীর সংখ্যা ছাড়াল ৭০ হাজার
ডেঙ্গু আক্রান্ত রোগীর সংখ্যা ছাড়াল ৭০ হাজার

৫৫ মিনিট আগে | ডেঙ্গু আপডেট

বিশ্বে সবচেয়ে বেশি বই পড়েন মার্কিনরা, তালিকার তলানিতে বাংলাদেশ
বিশ্বে সবচেয়ে বেশি বই পড়েন মার্কিনরা, তালিকার তলানিতে বাংলাদেশ

৫৭ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

২১তম জাতীয় দূরপাল্লা সাঁতার প্রতিযোগিতা-২০২৫ অনুষ্ঠিত
২১তম জাতীয় দূরপাল্লা সাঁতার প্রতিযোগিতা-২০২৫ অনুষ্ঠিত

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাজার বছর পুরোনো মানবদেহে মিলল গর্ভাবস্থার হরমোনের চিহ্ন
হাজার বছর পুরোনো মানবদেহে মিলল গর্ভাবস্থার হরমোনের চিহ্ন

১ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

শ্রীমঙ্গল উপজেলায় বসুন্ধরা শুভসংঘের সেলাই প্রশিক্ষণ কেন্দ্র উদ্বোধন
শ্রীমঙ্গল উপজেলায় বসুন্ধরা শুভসংঘের সেলাই প্রশিক্ষণ কেন্দ্র উদ্বোধন

১ ঘণ্টা আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

আমরা দুর্নীতিকে ‘না’ বলতে চাই: রেজাউল করিম
আমরা দুর্নীতিকে ‘না’ বলতে চাই: রেজাউল করিম

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
সুদানে রাস্তায় শত শত লাশ, কবর দেওয়ার কেউ নেই
সুদানে রাস্তায় শত শত লাশ, কবর দেওয়ার কেউ নেই

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাতেই যেসব জেলায় ঝড়ের আভাস
রাতেই যেসব জেলায় ঝড়ের আভাস

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কেন বাংলাদেশ-নেপাল- শ্রীলঙ্কায় সরকার পতন, যা বললেন অজিত দোভাল
কেন বাংলাদেশ-নেপাল- শ্রীলঙ্কায় সরকার পতন, যা বললেন অজিত দোভাল

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চুরি বা নকল ফোন আর চলবে না দেশের নেটওয়ার্কে
চুরি বা নকল ফোন আর চলবে না দেশের নেটওয়ার্কে

১৯ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

বঙ্গোপসাগরে একটানেই জালে উঠল ১৪০ মণ ইলিশ!
বঙ্গোপসাগরে একটানেই জালে উঠল ১৪০ মণ ইলিশ!

২১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আজ থেকে বন্ধ হচ্ছে অর্ধকোটি মোবাইল সিম
আজ থেকে বন্ধ হচ্ছে অর্ধকোটি মোবাইল সিম

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মার্কিন আগ্রাসন ঠেকাতে রাশিয়া–চীন–ইরানের দ্বারে মাদুরো
মার্কিন আগ্রাসন ঠেকাতে রাশিয়া–চীন–ইরানের দ্বারে মাদুরো

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফিলিস্তিনি বন্দিকে নির্যাতনের ভিডিও ফাঁস, শীর্ষ ইসরায়েলি জেনারেলের পদত্যাগ
ফিলিস্তিনি বন্দিকে নির্যাতনের ভিডিও ফাঁস, শীর্ষ ইসরায়েলি জেনারেলের পদত্যাগ

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফুলকোর্ট সভা ডেকেছেন প্রধান বিচারপতি
ফুলকোর্ট সভা ডেকেছেন প্রধান বিচারপতি

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সুদানে তিন দিনে দেড় হাজার মানুষকে হত্যা
সুদানে তিন দিনে দেড় হাজার মানুষকে হত্যা

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নিষিদ্ধ ছাত্রলীগের কেন্দ্রীয় সহসভাপতি গ্রেফতার
নিষিদ্ধ ছাত্রলীগের কেন্দ্রীয় সহসভাপতি গ্রেফতার

২২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

স্বাস্থ্য সহকারীরা স্বাস্থ্যখাতের সুনাম অর্জনের মূল কারিগর : ডা. জাহিদ
স্বাস্থ্য সহকারীরা স্বাস্থ্যখাতের সুনাম অর্জনের মূল কারিগর : ডা. জাহিদ

২০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আজকের স্বর্ণের বাজারদর
আজকের স্বর্ণের বাজারদর

৯ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

জিয়াউর রহমান খাল খনন কর্মসূচির মধ্য দিয়ে উন্নয়নের সূচনা করেছিলেন : বাবুল
জিয়াউর রহমান খাল খনন কর্মসূচির মধ্য দিয়ে উন্নয়নের সূচনা করেছিলেন : বাবুল

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

হিন্দুদের কিছু হবার আগে আমি ঢাল হয়ে দাঁড়াবো: টুকু
হিন্দুদের কিছু হবার আগে আমি ঢাল হয়ে দাঁড়াবো: টুকু

১৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

এক দেশ দুই ব্যবস্থা মানবে না তাইওয়ান
এক দেশ দুই ব্যবস্থা মানবে না তাইওয়ান

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

লিবিয়া থেকে ফিরলেন আরও ৩১০ বাংলাদেশি
লিবিয়া থেকে ফিরলেন আরও ৩১০ বাংলাদেশি

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ট্রাম্পের পারমাণবিক অস্ত্র পরীক্ষার নির্দেশ নিয়ে যা বলল চীন-রাশিয়া
ট্রাম্পের পারমাণবিক অস্ত্র পরীক্ষার নির্দেশ নিয়ে যা বলল চীন-রাশিয়া

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দ্বার খুললেও সেন্টমার্টিন যায়নি পর্যটকবাহী জাহাজ, হতাশ পর্যটকরা
দ্বার খুললেও সেন্টমার্টিন যায়নি পর্যটকবাহী জাহাজ, হতাশ পর্যটকরা

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সাগরে ফের লঘুচাপের আশঙ্কা, ভারী বৃষ্টির পূর্বাভাস
সাগরে ফের লঘুচাপের আশঙ্কা, ভারী বৃষ্টির পূর্বাভাস

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গণভোট ছাড়া জাতীয় নির্বাচন হবে অর্থহীন: জামায়াত আমির
গণভোট ছাড়া জাতীয় নির্বাচন হবে অর্থহীন: জামায়াত আমির

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

তুরস্কে হোটেলে ৭৮ জনের মৃত্যু: মালিক-ডেপুটি মেয়রসহ ১১ জনের যাবজ্জীবন
তুরস্কে হোটেলে ৭৮ জনের মৃত্যু: মালিক-ডেপুটি মেয়রসহ ১১ জনের যাবজ্জীবন

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রেজেন্টেশন বানিয়ে দেবে গুগলের জেমিনাই
প্রেজেন্টেশন বানিয়ে দেবে গুগলের জেমিনাই

১৯ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

চীনের সহায়তায় ক্ষেপণাস্ত্র কর্মসূচি জোরদার করছে ইরান, দাবি রিপোর্টে
চীনের সহায়তায় ক্ষেপণাস্ত্র কর্মসূচি জোরদার করছে ইরান, দাবি রিপোর্টে

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হোয়াইটওয়াশ এড়াতে পারল না বাংলাদেশ
হোয়াইটওয়াশ এড়াতে পারল না বাংলাদেশ

২০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সংকট থেকে উত্তরণের পথ সরকারকেই খুঁজে বের করতে হবে : মির্জা ফখরুল
সংকট থেকে উত্তরণের পথ সরকারকেই খুঁজে বের করতে হবে : মির্জা ফখরুল

১৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ইউক্রেইনকে টমাহক ক্ষেপণাস্ত্র পাঠানোর সবুজ সংকেত দিল পেন্টাগন
ইউক্রেইনকে টমাহক ক্ষেপণাস্ত্র পাঠানোর সবুজ সংকেত দিল পেন্টাগন

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভেনেজুয়েলায় হামলা নিয়ে ট্রাম্পের সুর বদল
ভেনেজুয়েলায় হামলা নিয়ে ট্রাম্পের সুর বদল

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিএনপির ৩১ দফা বাস্তবায়নে নিয়ামতপুরে কর্মীসভা অনুষ্ঠিত
বিএনপির ৩১ দফা বাস্তবায়নে নিয়ামতপুরে কর্মীসভা অনুষ্ঠিত

২১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গণভোট নয়, সুষ্ঠু নির্বাচনই দেশের একমাত্র প্রয়োজন: তৃপ্তি
গণভোট নয়, সুষ্ঠু নির্বাচনই দেশের একমাত্র প্রয়োজন: তৃপ্তি

১৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রিন্ট সর্বাধিক
সরকারের বিরুদ্ধে সবাই
সরকারের বিরুদ্ধে সবাই

প্রথম পৃষ্ঠা

সামিরা আমাকে চুড়ি পরিয়ে দিয়েছিল - শাবনূর
সামিরা আমাকে চুড়ি পরিয়ে দিয়েছিল - শাবনূর

শোবিজ

রোহিঙ্গা শিবিরে নতুন ফাঁদ
রোহিঙ্গা শিবিরে নতুন ফাঁদ

পেছনের পৃষ্ঠা

ইলিশের দাম আকাশছোঁয়া
ইলিশের দাম আকাশছোঁয়া

পেছনের পৃষ্ঠা

মানব পাচারের রুট নেপাল
মানব পাচারের রুট নেপাল

প্রথম পৃষ্ঠা

অবৈধ দোকানের দখলে গুলিস্তান
অবৈধ দোকানের দখলে গুলিস্তান

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

জাতীয় নারী দাবায় নোশিনের হ্যাটট্রিক
জাতীয় নারী দাবায় নোশিনের হ্যাটট্রিক

মাঠে ময়দানে

দিনে বিক্রি কোটি টাকার সুপারি
দিনে বিক্রি কোটি টাকার সুপারি

শনিবারের সকাল

মাঠে বিএনপি জামায়াত ইসলামী আন্দোলন
মাঠে বিএনপি জামায়াত ইসলামী আন্দোলন

নগর জীবন

হোয়াইটওয়াশও এড়াতে পারলেন না লিটনরা
হোয়াইটওয়াশও এড়াতে পারলেন না লিটনরা

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচন ১৫ ফেব্রুয়ারির আগেই হবে
নির্বাচন ১৫ ফেব্রুয়ারির আগেই হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

অমিত-রেখার প্রেম কেন ভেঙেছিল...
অমিত-রেখার প্রেম কেন ভেঙেছিল...

শোবিজ

বাড়ছে অজ্ঞাত লাশের সংখ্যা
বাড়ছে অজ্ঞাত লাশের সংখ্যা

প্রথম পৃষ্ঠা

নভেম্বরে গণভোট দিয়েই ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন
নভেম্বরে গণভোট দিয়েই ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন

পেছনের পৃষ্ঠা

বসুন্ধরায় শহীদ আবু সাঈদ-মীর মুগ্ধ প্রীতি ফুটবল ম্যাচ
বসুন্ধরায় শহীদ আবু সাঈদ-মীর মুগ্ধ প্রীতি ফুটবল ম্যাচ

মাঠে ময়দানে

কমছে সবজির দাম ফিরছে স্বস্তি
কমছে সবজির দাম ফিরছে স্বস্তি

পেছনের পৃষ্ঠা

বিএনপির মনোনয়ন চান ছয় নেতা, জামায়াত ও অন্যদের একক
বিএনপির মনোনয়ন চান ছয় নেতা, জামায়াত ও অন্যদের একক

নগর জীবন

যেনতেন নির্বাচন হলে ফ্যাসিস্ট ফিরবে
যেনতেন নির্বাচন হলে ফ্যাসিস্ট ফিরবে

নগর জীবন

বাসার ছাদে আওয়ামী লীগ নেতা খুন
বাসার ছাদে আওয়ামী লীগ নেতা খুন

প্রথম পৃষ্ঠা

অব্যবস্থাপনায় জলুস হারাচ্ছে কক্সবাজার
অব্যবস্থাপনায় জলুস হারাচ্ছে কক্সবাজার

পেছনের পৃষ্ঠা

আত্মনির্ভরশীল বাংলাদেশ গড়ে তোলা সম্ভব
আত্মনির্ভরশীল বাংলাদেশ গড়ে তোলা সম্ভব

প্রথম পৃষ্ঠা

উম্মতে মোহাম্মদীর চারিত্রিক মাধুর্য
উম্মতে মোহাম্মদীর চারিত্রিক মাধুর্য

সম্পাদকীয়

কর্ণফুলী টানেল এখন গলার কাঁটা
কর্ণফুলী টানেল এখন গলার কাঁটা

নগর জীবন

সরকার অনেক কিছু জোর করে গেলাচ্ছে
সরকার অনেক কিছু জোর করে গেলাচ্ছে

প্রথম পৃষ্ঠা

জাতির সঙ্গে প্রতারণাকে আমরা ‘না’ বলেছি
জাতির সঙ্গে প্রতারণাকে আমরা ‘না’ বলেছি

নগর জীবন

জামালদের ভারত ম্যাচের প্রস্তুতি
জামালদের ভারত ম্যাচের প্রস্তুতি

মাঠে ময়দানে

টাকা দিয়ে মিছিল করাচ্ছে আওয়ামী লীগ
টাকা দিয়ে মিছিল করাচ্ছে আওয়ামী লীগ

প্রথম পৃষ্ঠা

শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে পত্রিকায় বিজ্ঞপ্তি
শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে পত্রিকায় বিজ্ঞপ্তি

প্রথম পৃষ্ঠা

এ ধরনের আচরণ অপ্রত্যাশিত
এ ধরনের আচরণ অপ্রত্যাশিত

প্রথম পৃষ্ঠা