শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বুধবার, ১৯ মার্চ, ২০২৫

একাত্তরের আগেই মুক্তিযুদ্ধ শুরু করেন যাঁরা

সুমন পালিত
প্রিন্ট ভার্সন
একাত্তরের আগেই মুক্তিযুদ্ধ শুরু করেন যাঁরা

বাংলাদেশের মুক্তিসংগ্রামের এক অনন্য নাম লে. কমান্ডার মোয়াজ্জেম হোসেন। জীবনের ঝুঁকি নিয়েও এ মহান দেশপ্রেমিক দেশের মুক্তির জন্য পাকিস্তানি সামরিক বাহিনীর বাঙালি সদস্যদের নিয়ে একটি গ্রুপ গড়ে তুলেছিলেন। পরবর্তী সময়ে অবশ্য এ গ্রুপের বেশির ভাগ সদস্য পাকিস্তানি গোয়েন্দা সংস্থার হাতে ধরা পড়েন। নির্মম নির্যাতনের শিকার হন তাঁরা। তাঁদের বিরুদ্ধে আগরতলা ষড়যন্ত্র মামলা দায়ের করা হয়।

১৯৬৯ সালের ডিসেম্বর। আমি তখন খুলনা মহানগরীর শেখপাড়ার অধিবাসী। ছাত্রলীগের একজন কর্মী। রাত ১১টার দিকে কয়েকজন বন্ধু মিলে দেয়ালে চিকা মারছিলাম। এমন সময় রিকশায় করে হঠাৎ হাজির একাত্তরের আগেই মুক্তিযুদ্ধ শুরু করেন যাঁরাহলেন এক লোক। হ্যান্ডসআপ বলে হাঁক ছাড়তেই দুই বন্ধু নিমেষে উধাও। বিপদে পড়লাম আমি। অচেনা আগন্তুক আমাকে লক্ষ্য করে বলে উঠলেন, তোমরা রাষ্ট্রদ্রোহী। পাকিস্তানকে ধ্বংস করতে চাও। কী সাংঘাতিক ব্যাপার। গম্ভীর সুরে নির্দেশ দিলেন রিকশায় ওঠ। তাঁর নির্দেশ অমান্য করার সুযোগ ছিল না। রিকশায় উঠে বসলাম অচেনা আগন্তুকের পাশে। ভাব দেখালাম ভীষণ ভয় পেয়েছি। মস্তিষ্কে অবশ্য তখন ঘুরপাক খাচ্ছিল অন্য ভাবনা। আগন্তুককে অপ্রস্তুত করে ফাঁকা জায়গা পেলেই দেব ভোঁ-দৌড়।

আগন্তুককে ভেবেছিলাম পুলিশের লোক। অথবা গোয়েন্দা বাহিনীর সদস্য। তাঁকে বিভ্রান্ত করতেই একান্ত অনুগতের মতো উঠেছিলাম রিকশায়। কিন্তু পাশে বসতেই তিনি পিঠ চাপড়ে দিলেন। বললেন সাব্বাশ। মুহূর্তেই কেটে গেল সব আতঙ্ক। মন্তব্য করলেন স্বাধিকার চাও? দেয়ালে তো লিখেছে স্বাধিকারের সংগ্রাম চলছে চলবে। স্বাধিকার মানে কি জানো? বললেন, স্বায়ত্তশাসনে বাঙালির মুক্তি আসবে না। এমনকি পাকিস্তানিরা তোমাদের ৬ বা ১১ দফা কায়েম হতে দেবে না। ভনিতা না করেই নিজের পরিচয় দিলেন। বললেন, আমার নাম লে. কমান্ডার মোয়াজ্জেম হোসেন। আগরতলা ষড়যন্ত্র মামলার দ্বিতীয় আসামি। এবার অভিভূত হওয়ার পালা। বললেন, আমি তোমার সঙ্গে কথা বলতে চাই। আমন্ত্রণ জানালেন পরদিন সোনাডাঙ্গার একটি বাসায় যাওয়ার জন্য। বললেন, খুলনায় এসেছি এক আত্মীয়ের বাসায়। সেখানে গেলে দেখা হবে। রিকশায় করেই আমাকে পৌঁছে দিলেন বাসায়। যাওয়ার সময় বললেন, তুমি এলে খুশি হব।

সারা রাত সেদিন ঘুম হলো না। মাত্র কদিন আগেও আমরা স্লোগান দিয়েছি আগরতলা ষড়যন্ত্র মামলা মানি না মানব না। এ মামলার ১নং আসামি ছিলেন শেখ মুজিব। আওয়ামী লীগের সভাপতি। সেøাগান দিয়েছি ‘জেলের তালা ভাঙব শেখ মুজিবকে আনব।’ জেলের তালা ভাঙতে হয়নি। তার আগেই উনসত্তরের গণ অভ্যুত্থানের মুখে আইয়ুব সরকার শেখ মুজিবসহ আগরতলা ষড়যন্ত্র মামলার সব আসামিকে নিঃশর্ত মুক্তি দিতে বাধ্য হয়। তার আগে প্রত্যাহার করা হয় ওই বিতর্কিত মামলা।

পাকিস্তান বাহিনীর যেসব বাঙালি অফিসারের বিরুদ্ধে পূর্ব বাংলাকে স্বাধীন করার ষড়যন্ত্রে জড়িত থাকার অভিযোগ আনা হয়েছিল লে. কমান্ডার মোয়াজ্জেম হোসেন ছিলেন তাঁদেরই নেতা। তাঁর সঙ্গে এভাবে নাটকীয় পরিচয় আমার কাছে স্বপ্নের মতোই মনে হচ্ছিল। রাতে শুয়ে শুয়ে ভাবছিলাম কখন সকাল হবে। কখন দেখা হবে। আরও অনেক কিছু। সকাল হতেই কোনো রকম নাশতা করে রিকশা নিয়ে সোজা সোনাডাঙ্গায়। আমাদের শেখপাড়ার বাড়িটি একোয়ার হয়ে যাওয়ায় পুরো পরিবার সোনাডাঙ্গায় বসবাস করত। রাজনৈতিক কারণে আমি থাকতাম শেখপাড়ায়। ছাত্রলীপের ইউনিয়ন কমিটির অন্যতম কর্মী ছিলাম আমি। সকাল ৮টা নাগাদ হাজির হলাম লে. কমান্ডার মোয়াজ্জেম হোসেনের সেই আত্মীয়র বাসায়। তাঁর আত্মীয়টি ছিলেন আগে থেকে পরিচিত। তাঁকে আমরা মামা বলে ডাকতাম। একই সঙ্গে বিরূপও ছিলাম তাঁর প্রতি। অবশ্যই রাজনৈতিক কারণে। কট্টর মুসলিম লীগার বলে ভাবতাম তাঁকে। লে. কমান্ডার মোয়াজ্জেম হোসেন অবশ্য ভুল ভাঙিয়ে দিলেন। বললেন, নিরাপত্তার স্বার্থেই ওই পরিচিতিটির দরকার ছিল। আগরতলা ষড়যন্ত্র মামলার শীর্ষ আসামির নিকটাত্মীয় এ পরিচয় প্রকাশ পেলে তাঁর চাকরি সহজেই কেড়ে নিত পাকিস্তানিরা। অন্য সব হয়রানি তো ছিলই। অষ্টম শ্রেণি থেকেই আমি ছিলাম স্বাধীনতার পক্ষে। যে কারণে এ ইস্যুতে ছাত্রলীগের পাশাপাশি পূর্ব পাকিস্তান কমিউনিস্ট পার্টির (মার্কসবাদী, লেনিনবাদী) সঙ্গে একটা সম্পর্কও গড়ে উঠেছিল। এ দলটির স্বাধীন জনগণ তান্ত্রিক পূর্ব বাংলা প্রতিষ্ঠার দাবির প্রতিও ছিল সমর্থন। কমান্ডার মোয়াজ্জেম বললেন, সেনাবাহিনীর বাঙালি অফিসারদের বিপ্লবী কর্মকান্ডের সঙ্গে শেখ সাহেব কোনোভাবেই জড়িত ছিলেন না। স্বাধীনতাকামী গ্রুপটির পক্ষ থেকে ভারতে প্রতিনিধিদল পাঠানো হয়েছিল ঠিকই। কিন্তু ভারত সরকার তাদের সঙ্গে কথা বলতে রাজি হয়নি। পরে বার্মার বিদ্রোহীদের কাছে থেকে অস্ত্র সংগ্রহের সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়। যোগাযোগ হয় তাদের সঙ্গে। কিন্তু পরিকল্পনামতো এগিয়ে যেতে পারেননি তাঁরা। পাকিস্তানি গোয়েন্দারা ধরে ফেলে বিপ্লবী কর্মকান্ড। রাজনৈতিক উদ্দেশ্যপ্রণোদিত হয়ে শেখ সাহেবকেও জড়ানো হয় তাতে। তাঁর সঙ্গে সেনাবাহিনীর বাঙালি সদস্যদের একটি প্রতিনিধিদল দেখা করলেও তিনি কোনো কথা দেননি। তবে শুভকামনা জানিয়েছেন।

কমান্ডার মোয়াজ্জেম বললেন, স্বায়ত্তশাসন নয়, নির্বাচন নয়- স্বাধীনতাই এ দেশের মানুষের মুক্তি দিতে পারে। এ জন্য তাঁরা সংগঠিত হচ্ছেন। গোপন গেরিলা সংগঠন গড়ে তুলছেন। বললেন, কিউবার নেতা ফিদেল কাস্ত্রোর সঙ্গে যোগাযোগের চেষ্টা চলছে। বার্মার বিদ্রোহীদের সঙ্গে যোগাযোগ গড়ে ওঠার কথাও বললেন তিনি। আমন্ত্রণ দিলেন তাঁদের সংগঠনে সম্পৃক্ত হওয়ার জন্য। বললেন, লাহোর প্রস্তাব বাস্তবায়ন কমিটি নামে তাঁরা একটি প্রকাশ্য সংগঠন গড়ে তুলেছেন। এ সংগঠনের আড়ালে কাজ করবে গেরিলা সংগঠন। আমাকে লাহোর প্রস্তাব বাস্তবায়ন কমিটিতে যোগদানের পরামর্শ দিলেন। বললেন, বিমান বাহিনীর একজন সাবেক কর্মকর্তা এ কমিটির খুলনা শাখার দায়িত্বে রয়েছেন। নাম আসিফুর রহমান।

লে. কমান্ডার মোয়াজ্জেম হোসেন বললেন, কাস্ত্রো ও চে গুয়েভারা যেভাবে গেরিলাযুদ্ধের মাধ্যমে কিউবাকে মুক্ত করেছেন সেভাবে এগোব আমরা। ভিয়েতনামি মুক্তিযোদ্ধাদের কৌশলগুলো আমরা রপ্ত করার চেষ্টা করব। এ জন্য নিজেদের সংগঠিত হতে হবে। সংগঠিত হওয়ার পর চলবে অস্ত্র সংগ্রহের পালা। গেরিলাযুদ্ধের মাধ্যমে ছিনিয়ে নেওয়া শত্রুর অস্ত্রই হবে আমাদের হাতিয়ার। দেশে তখন ’৭০-এর নির্বাচনের প্রস্তুতি চলছে। আওয়ামী লীগের পক্ষে গণজোয়ার। কমান্ডার মোয়াজ্জেম বললেন, এ নির্বাচনে আওয়ামী লীগ হয়তো জয়ী হবে। হয়তো তারা ক্ষমতায়ও যাবে। কিন্তু বাঙালির অধিকার প্রতিষ্ঠায় কিছু করতে চাইলেই তাদের হটিয়ে দেওয়া হবে। আবার আসবে সামরিক আইন। নির্বাচন নিয়ে আমাদের মেতে থাকলে প্রতারিত হতে হবে। বললেন, নির্বাচনের বিরুদ্ধে কথা বলা উচিত হবে না। তবে স্বায়ত্তশাসন নয় স্বাধীনতার পথেই যে বাঙালির মুক্তি এ কথাটিও স্পষ্টভাবে বলতে হবে। যাঁরা স্বায়ত্তশাসনের বটিকা গিলে ফেলেছে তাঁদের স্বাধীনতার স্বপ্ন দেখানোর চেষ্টা করতে হবে।

দুই ঘণ্টার কথাবার্তায় তিনিই ছিলেন মূলত বক্তা। আমি মুগ্ধ স্রোতা। অতিসহজেই রাজি হয়ে গেলাম স্বাধীনতার অকুতোভয় এই যোদ্ধার কথায়। সেদিন রাতেই যোগাযোগ হলো ডা. আসিফুর রহমানের সঙ্গে। পরবর্তী সময়ে যিনি মুক্তিযুদ্ধের নবম সেক্টরের সাব-সেক্টর কমান্ডার হিসেবে দায়িত্ব পালন করেছেন। লাহোর প্রস্তাব বাস্তবায়ন কমিটির খুলনা শাখায় আমাকে অন্তর্ভুক্ত করা হলো প্রচার সম্পাদক হিসেবে। বয়সে কিশোর, দশম শ্রেণির একজন ছাত্রকে এত বড় দায়িত্ব দেওয়া আমার কাছেও গ্রহণযোগ্য ছিল না। কিন্তু ডা. আসিফ বললেন এটা মোয়াজ্জেম ভাইয়ের পছন্দ। এ পদে তুমি ভালো করবে এমনটিই তাঁর ধারণা। একাত্তরের মুক্তিযুদ্ধের অনেক আগে থেকেই বাংলাদেশকে যে স্বাধীন করার বিপ্লবী তৎপরতা চলছিল আগরতলা ষড়যন্ত্র মামলা হলো তারই প্রমাণ। লাহোর প্রস্তাব বাস্তবায়ন কমিটিও ছিল স্বাধীনতার পক্ষে জনগণকে সংগঠিত করার প্রয়াস। এর কেন্দ্রীয় কমিটির প্রায় সব সদস্যই ছিলেন আগরতলা ষড়যন্ত্র মামলার আসামি। সেহেতু সাধারণ মানুষের কাছে তাঁরা ছিলেন বাঙালির সত্যিকারের নায়ক।

১৯৭০ সালে লাহোর প্রস্তাব বাস্তবায়ন কমিটির উদ্যোগে শহীদ হাদিস পার্কে এক জনসভা হয়। স্বল্প সময়ের নোটিসে অনুষ্ঠিত এ জনসভা ছিল লোকে লোকারণ্য। আগরতলা ষড়যন্ত্র মামলার সঙ্গে সংশ্লিষ্ট বাঙালি সাবেক সেনাসদস্যরা দেশের মুক্তি সম্পর্কে কী ভাবছেন তা জানার জন্যই হাজির হয়েছিল ৩০ হাজারেরও বেশি লোক। জীবনে প্রথমবারের মতো কোনো জনসভায় বক্তৃতা দিতে হয়েছিল সেদিন। মাইকের সামনে দাঁড়ানোর অভিজ্ঞতা না থাকায় আমাকে বক্তব্য রাখতে হবে এ প্রস্তাবে বেশ ভড়কে গিয়েছিলাম। কিন্তু সে সংকোচ ঝেড়ে ফেলি আত্মসম্মানের ভয়ে। বক্তা হিসেবে আমি এখনো ভালো নই। তারপরও সেদিনের জনসভায় একজন কিশোরের বক্তব্য পত্রপত্রিকায় বেশ গুরুত্বের সঙ্গে ছাপা হয়েছিল। আমি বলেছিলাম, স্বায়ত্তশাসন নয় স্বাধীনতার জন্য আমরা লড়ছি। স্বাধীনতার জন্য আমরা জীবন দিতেও প্রস্তুত। সারা জাতিকে এখন থেকেই প্রস্তুতি নিতে হবে। নির্বাচনে বাঙালিরা জিতলে ক্ষমতা পাবে এ মোহে আচ্ছন্ন থাকলে ঠকতে হবে।

এ জনসভার পর থেকে শুরু হয় সংগঠন গড়ে তোলার কাজ। অ্যাডভোকেট মহসীন যোগ দেন আমাদের সঙ্গে। পরে তিনি খুলনা জাসদের সভাপতি হন। জিল্লুর রহমান, এলেমান হোসেনসহ বেশ কিছু বিশ্ববিদ্যালয়পড়ুয়া ছাত্র জড়িত হন আমাদের সাংগঠনিক প্রক্রিয়ায়। গেরিলাযুদ্ধ সম্পর্কে তাত্ত্বিক প্রশিক্ষণও শুরু হয়। মাও সে তুংয়ের ১০টি সামরিক প্রবন্ধ ছিল আমাদের অবশ্য পাঠ্য। তাত্ত্বিক দিক থেকে মাওবাদীদের সঙ্গে কোনো সম্পর্ক না থাকলেও গেরিলাযুদ্ধের ব্যাপারে তাদের শ্রেষ্ঠত্ব আমাদের কাছেও ছিল সমীহর বিষয়। ’৭০-এর নির্বাচন। দুটি বাদে বাংলাদেশের সব কটি আসনে আওয়ামী লীগের জয়। পাকিস্তান জাতীয় পরিষদের ৫৬ ভাগ আসনে আওয়ামী লীগের সংখ্যাগরিষ্ঠতা লাভের ঘটনা সবারই জানা। একাত্তরের ৩ মার্চ জাতীয় পরিষদের বৈঠক ডেকেও তা স্থগিত করা হয়। শুরু হয় শেখ মুজিবের নেতৃত্বে অসহযোগ আন্দোলন। ২৫ মার্চ কালরাতে শুরু হয় গণহত্যা। আমাদের গ্রুপটি মুক্তিযুদ্ধে যোগ দেয় সেদিন থেকেই। একাত্তরের ২৬ মার্চ পাকিস্তানি বাহিনীর হাতে নিহত হন লে. কমান্ডার মোয়াজ্জেম হোসেন।

আগরতলা ষড়যন্ত্র মামলায় তাঁকে ফাঁসিতে ঝোলাতে না পারার ব্যর্থতা পাকিস্তানিরা সুদে আসলে পূরণ করে ২৬ মার্চ। কমান্ডার মোয়াজ্জেম হোসেনকে বলা হয় তোমাকে পাকিস্তান জিন্দাবাদ স্লোগান দিতে হবে। অকুতোভয় এই মুক্তিযোদ্ধা অস্বীকার করেন। বলেন, জীবনের বিনিময়েও তিনি পাকিস্তানের জয়ধ্বনি দেবেন না। শুরু হয় নির্যাতন। একপর্যায়ে গুলিতে ঝাঁজরা করে দেওয়া হয় তাঁকে। মুক্তিযুদ্ধের অনেক আগে দেশমুক্তির লড়াই শুরু করেছিলেন যিনি তাঁকে প্রাণ দিতে হয় একাত্তরের ২৬ মার্চ। যেদিনটি অবশ্যই একই সঙ্গে স্বাধীনতা ঘোষণার দিনও বটে। আমাদের মুক্তিযুদ্ধ শুরু হয়েছিল আনুষ্ঠানিকভাবে ১৯৭১ সালের ২৬ মার্চ। এর নেপথ্যে ভূমিকা রেখেছে সিরাজুল আলম খান, কাজী আরেফ ও আবদুর রাজ্জাকের নেতৃত্বাধীন ছাত্রলীগের নিউক্লিয়াস। প্রায় একই সময়ে সংগঠিত হওয়ার চেষ্টা করেছে পাকিস্তান সেনাবাহিনীর বাঙালি সেনা কর্মকর্তা ও সৈনিকদের একাংশ। দুর্ভাগ্যজনক হলেও সত্যি, যাদের নিয়ে খুব কমই লেখালেখি হয়েছে।

♦ লেখক : সিনিয়র সহকারী সম্পাদক, বাংলাদেশ প্রতিদিন

এই বিভাগের আরও খবর
ইরানে হামলা
ইরানে হামলা
ইউনূস-তারেক বৈঠক
ইউনূস-তারেক বৈঠক
মানবকল্যাণের তাগিদ দিয়েছে ইসলাম
মানবকল্যাণের তাগিদ দিয়েছে ইসলাম
মানবতাবাদী প্রেসিডেন্ট লিন্ডন বি. জনসন
মানবতাবাদী প্রেসিডেন্ট লিন্ডন বি. জনসন
রয়েসয়ে খাওয়ার অভ্যাস ছিল না আওয়ামী লীগের
রয়েসয়ে খাওয়ার অভ্যাস ছিল না আওয়ামী লীগের
পুশইন বিড়ম্বনা
পুশইন বিড়ম্বনা
মব ফ্যাসিজম
মব ফ্যাসিজম
কোরবানির শিক্ষা প্রতিফলিত হোক সমাজের সর্বস্তরে
কোরবানির শিক্ষা প্রতিফলিত হোক সমাজের সর্বস্তরে
কেঁচো সারে কর্মসংস্থান
কেঁচো সারে কর্মসংস্থান
পুঁজিবাদী পিতৃতান্ত্রিক ব্যবস্থার অবসান জরুরি
পুঁজিবাদী পিতৃতান্ত্রিক ব্যবস্থার অবসান জরুরি
মাদকের বদলে নিত্যপণ্য
মাদকের বদলে নিত্যপণ্য
তীব্র তাপপ্রবাহ
তীব্র তাপপ্রবাহ
সর্বশেষ খবর
ইতালির নতুন কোচ ‘পিটবুল’!
ইতালির নতুন কোচ ‘পিটবুল’!

এই মাত্র | মাঠে ময়দানে

ইসরায়েল হামলা বন্ধ করলে আমরাও থেমে যাব: ইরানি পররাষ্ট্রমন্ত্রী
ইসরায়েল হামলা বন্ধ করলে আমরাও থেমে যাব: ইরানি পররাষ্ট্রমন্ত্রী

৪ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নিজের প্লাস্টিক সার্জারির সত্য ফাঁস করলেন মেগান ফক্স
নিজের প্লাস্টিক সার্জারির সত্য ফাঁস করলেন মেগান ফক্স

১০ মিনিট আগে | শোবিজ

সিডনিতে বাংলাদেশি স্কাউটারদের ঈদ পুনর্মিলনী ও গুণীজন সংবর্ধনা
সিডনিতে বাংলাদেশি স্কাউটারদের ঈদ পুনর্মিলনী ও গুণীজন সংবর্ধনা

১৬ মিনিট আগে | পরবাস

নির্বাচনের সময় যে কোনো পরিস্থিতি মোকাবিলায় পুলিশ প্রস্তুত: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
নির্বাচনের সময় যে কোনো পরিস্থিতি মোকাবিলায় পুলিশ প্রস্তুত: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

২৪ মিনিট আগে | জাতীয়

আবু সাঈদ হত্যা: এক মাসের মধ্যে তদন্ত শেষ করার নির্দেশ
আবু সাঈদ হত্যা: এক মাসের মধ্যে তদন্ত শেষ করার নির্দেশ

৩১ মিনিট আগে | জাতীয়

ভাঙ্গায় বাসের ধাক্কায় মোটরসাইকেল চালকের মৃত্যু
ভাঙ্গায় বাসের ধাক্কায় মোটরসাইকেল চালকের মৃত্যু

৩৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নাবালিকা মেয়েকে বিয়ে না দেওয়ায় বাবাকে পিটিয়ে হত্যার অভিযোগ
নাবালিকা মেয়েকে বিয়ে না দেওয়ায় বাবাকে পিটিয়ে হত্যার অভিযোগ

৩৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

কানাডায় অভিনয় দম্পতি রহমত আলী-ওয়াহিদা মল্লিক জলি সংবর্ধিত
কানাডায় অভিনয় দম্পতি রহমত আলী-ওয়াহিদা মল্লিক জলি সংবর্ধিত

৩৯ মিনিট আগে | পরবাস

হঠাৎ উত্তপ্ত প্রেস ক্লাব, সাউন্ড গ্রেনেড নিক্ষেপ পুলিশের
হঠাৎ উত্তপ্ত প্রেস ক্লাব, সাউন্ড গ্রেনেড নিক্ষেপ পুলিশের

৪০ মিনিট আগে | জাতীয়

ইসরায়েলে আরও ধ্বংসাত্মক হামলা চালানো হবে, ঘোষণা ইরানের
ইসরায়েলে আরও ধ্বংসাত্মক হামলা চালানো হবে, ঘোষণা ইরানের

৪৩ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঢামেকে কারাবন্দীর মৃত্যু
ঢামেকে কারাবন্দীর মৃত্যু

৪৬ মিনিট আগে | নগর জীবন

অবশেষে মারা গেলেন জুলাই যোদ্ধা ইমরান
অবশেষে মারা গেলেন জুলাই যোদ্ধা ইমরান

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সিডনিতে ঈদ পুনর্মিলনীতে প্রবাসী বাংলাদেশিদের মিলনমেলা
সিডনিতে ঈদ পুনর্মিলনীতে প্রবাসী বাংলাদেশিদের মিলনমেলা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জাতীয় পতাকা পরিবর্তনের দাবি, সম্পূর্ণ ভিত্তিহীন: প্রেস উইং
জাতীয় পতাকা পরিবর্তনের দাবি, সম্পূর্ণ ভিত্তিহীন: প্রেস উইং

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাইবান্ধা রেলওয়ে স্টেশন মাস্টারকে মারধরে মামলা, গ্রেফতার ২
গাইবান্ধা রেলওয়ে স্টেশন মাস্টারকে মারধরে মামলা, গ্রেফতার ২

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

অধ্যক্ষ সেলিম ভূঁইয়াকে মালয়েশিয়া বিএনপির সংবর্ধনা
অধ্যক্ষ সেলিম ভূঁইয়াকে মালয়েশিয়া বিএনপির সংবর্ধনা

১ ঘণ্টা আগে | পরবাস

যুক্তরাষ্ট্রের ভিসা নবায়নে বিপাকে পড়তে পারেন অনেক বাংলাদেশি
যুক্তরাষ্ট্রের ভিসা নবায়নে বিপাকে পড়তে পারেন অনেক বাংলাদেশি

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পরিবেশবান্ধব বাঁশের আসবাবপত্রের ব্যবহার বাড়াতে হবে: পরিবেশ উপদেষ্টা
পরিবেশবান্ধব বাঁশের আসবাবপত্রের ব্যবহার বাড়াতে হবে: পরিবেশ উপদেষ্টা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যে কারণে ১,৭০৫ বন্দিকে ক্ষমা করলেন খামেনি
যে কারণে ১,৭০৫ বন্দিকে ক্ষমা করলেন খামেনি

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সিলেটে ব্যবসায়ীর ৮ লাখ টাকা ছিনতাই: বন্ধুসহ গ্রেফতার ২
সিলেটে ব্যবসায়ীর ৮ লাখ টাকা ছিনতাই: বন্ধুসহ গ্রেফতার ২

১ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

গোপালগঞ্জে আওয়ামী লীগ নেতা কামালের পদত্যাগ
গোপালগঞ্জে আওয়ামী লীগ নেতা কামালের পদত্যাগ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইরানি হামলায় তছনছ ইসরায়েল, হতাহত দুই শতাধিক
ইরানি হামলায় তছনছ ইসরায়েল, হতাহত দুই শতাধিক

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুক্তরাষ্ট্রে ডেমোক্র্যাট আইনপ্রণেতা দম্পতিকে গুলি করে হত্যা!
যুক্তরাষ্ট্রে ডেমোক্র্যাট আইনপ্রণেতা দম্পতিকে গুলি করে হত্যা!

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চার অতিরিক্ত ডিআইজিকে বদলি
চার অতিরিক্ত ডিআইজিকে বদলি

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইউনূস-তারেক বৈঠকে সন্তুষ্ট উপদেষ্টা পরিষদ : পরিবেশ উপদেষ্টা
ইউনূস-তারেক বৈঠকে সন্তুষ্ট উপদেষ্টা পরিষদ : পরিবেশ উপদেষ্টা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নির্বাচনে ইসি থাকবে রেফারির ভূমিকায়: সিইসি
নির্বাচনে ইসি থাকবে রেফারির ভূমিকায়: সিইসি

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আন্দোলন চলবে, জরুরি নাগরিক সেবা চালু থাকবে: ইশরাক
আন্দোলন চলবে, জরুরি নাগরিক সেবা চালু থাকবে: ইশরাক

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ইরান-ইসরায়েল সংঘাত : একনজরে গত ২৪ ঘণ্টায় যা যা ঘটল
ইরান-ইসরায়েল সংঘাত : একনজরে গত ২৪ ঘণ্টায় যা যা ঘটল

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাতভর মিসাইল বৃষ্টিতে বিপদে ইসরায়েল
রাতভর মিসাইল বৃষ্টিতে বিপদে ইসরায়েল

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলায় কেঁপে ওঠে তেল আবিব, এক ইহুদির রোমহর্ষক বর্ণনা
ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলায় কেঁপে ওঠে তেল আবিব, এক ইহুদির রোমহর্ষক বর্ণনা

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আয়রন ডোম ব্যর্থ করে ইসরায়েলি সদর দপ্তর গুঁড়িয়ে দিল ইরান
আয়রন ডোম ব্যর্থ করে ইসরায়েলি সদর দপ্তর গুঁড়িয়ে দিল ইরান

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের যে নতুন ক্ষেপণাস্ত্রের আঘাতে ইসরায়েলে ব্যাপক ধ্বংসযজ্ঞ
ইরানের যে নতুন ক্ষেপণাস্ত্রের আঘাতে ইসরায়েলে ব্যাপক ধ্বংসযজ্ঞ

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জাতীয় গাদ্দারদের খুঁজতে ইরানের অভিযান শুরু, ৫ ইসরায়েলি গুপ্তচর গ্রেফতার
জাতীয় গাদ্দারদের খুঁজতে ইরানের অভিযান শুরু, ৫ ইসরায়েলি গুপ্তচর গ্রেফতার

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলে ভয়াবহ হামলা ইরানের, হতাহত দুই শতাধিক
ইসরায়েলে ভয়াবহ হামলা ইরানের, হতাহত দুই শতাধিক

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরাকের আকাশসীমা লঙ্ঘনে ইসরায়েলের বিরুদ্ধে কড়া প্রতিবাদ
ইরাকের আকাশসীমা লঙ্ঘনে ইসরায়েলের বিরুদ্ধে কড়া প্রতিবাদ

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানে হামলার আগে গোপনে ইসরায়েলে ৩০০ হেলফায়ার ক্ষেপণাস্ত্র পাঠায় আমেরিকা
ইরানে হামলার আগে গোপনে ইসরায়েলে ৩০০ হেলফায়ার ক্ষেপণাস্ত্র পাঠায় আমেরিকা

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নেতানিয়াহু একটি জাতিকে ধ্বংস করছে, ভারত তাকে সমর্থন ও উৎসাহও দিচ্ছে: প্রিয়াঙ্কা
নেতানিয়াহু একটি জাতিকে ধ্বংস করছে, ভারত তাকে সমর্থন ও উৎসাহও দিচ্ছে: প্রিয়াঙ্কা

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১ ঘণ্টায় ইসরায়েলের ১০ যুদ্ধবিমান ভূপাতিতের দাবি ইরানের
১ ঘণ্টায় ইসরায়েলের ১০ যুদ্ধবিমান ভূপাতিতের দাবি ইরানের

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এবার গাজা থেকে ইসরায়েলে রকেট হামলা
এবার গাজা থেকে ইসরায়েলে রকেট হামলা

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানি মিসাইলে ইসরায়েলের ওয়েইজম্যান বিজ্ঞান বিশ্ববিদ্যালয়ের ব্যাপক ক্ষয়ক্ষতি
ইরানি মিসাইলে ইসরায়েলের ওয়েইজম্যান বিজ্ঞান বিশ্ববিদ্যালয়ের ব্যাপক ক্ষয়ক্ষতি

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুক্তরাষ্ট্র, যুক্তরাজ্য ও ফ্রান্সকে সতর্ক করে যা বলল ইরান
যুক্তরাষ্ট্র, যুক্তরাজ্য ও ফ্রান্সকে সতর্ক করে যা বলল ইরান

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দীর্ঘমেয়াদি যুদ্ধের জন্য প্রস্তুত ইরান
দীর্ঘমেয়াদি যুদ্ধের জন্য প্রস্তুত ইরান

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পালিয়েছেন নেতানিয়াহু?
পালিয়েছেন নেতানিয়াহু?

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলে ফের ড্রোন ও ক্ষেপণাস্ত্র হামলা চালালো ইরান
ইসরায়েলে ফের ড্রোন ও ক্ষেপণাস্ত্র হামলা চালালো ইরান

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েল-ইরান যুদ্ধ বন্ধের আহ্বান ট্রাম্পের
ইসরায়েল-ইরান যুদ্ধ বন্ধের আহ্বান ট্রাম্পের

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সীমা অতিক্রম করেছে ইরান : ইসরায়েল
সীমা অতিক্রম করেছে ইরান : ইসরায়েল

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

'ইরানে হামলায় কেবল সমর্থন নয়, ইসরায়েলকে উৎসাহও দিচ্ছে ভারত'
'ইরানে হামলায় কেবল সমর্থন নয়, ইসরায়েলকে উৎসাহও দিচ্ছে ভারত'

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের আরও একটি এফ-৩৫ যুদ্ধবিমান ভূপাতিত করার দাবি ইরানের
ইসরায়েলের আরও একটি এফ-৩৫ যুদ্ধবিমান ভূপাতিত করার দাবি ইরানের

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তান কি ইসরায়েলের পরবর্তী টার্গেট?
পাকিস্তান কি ইসরায়েলের পরবর্তী টার্গেট?

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঈদের ছুটিতে সপরিবার সরকারি সফরে গিয়ে অতিরিক্ত সচিবের ‘আনন্দভ্রমণ’
ঈদের ছুটিতে সপরিবার সরকারি সফরে গিয়ে অতিরিক্ত সচিবের ‘আনন্দভ্রমণ’

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পর্যটক নিখোঁজ-মৃত্যুর ঘটনায় বর্ষা গ্রেফতার
পর্যটক নিখোঁজ-মৃত্যুর ঘটনায় বর্ষা গ্রেফতার

১৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইরানি হামলায় তছনছ ইসরায়েল, হতাহত দুই শতাধিক
ইরানি হামলায় তছনছ ইসরায়েল, হতাহত দুই শতাধিক

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাতভর মিসাইল বৃষ্টিতে বিপদে ইসরায়েল
রাতভর মিসাইল বৃষ্টিতে বিপদে ইসরায়েল

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের হামলায় তেহরানের তেল ডিপোতে আগুন
ইসরায়েলের হামলায় তেহরানের তেল ডিপোতে আগুন

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মার্কিন স্বার্থে হামলা চালালে ইরানকে যে ভয়ঙ্কর পরিণতির হুঁশিয়ারি দিলেন ট্রাম্প
মার্কিন স্বার্থে হামলা চালালে ইরানকে যে ভয়ঙ্কর পরিণতির হুঁশিয়ারি দিলেন ট্রাম্প

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিমান দুর্ঘটনার পর যে সিদ্ধান্ত নিল ভারত
বিমান দুর্ঘটনার পর যে সিদ্ধান্ত নিল ভারত

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলে যে কোনো মুহূর্তে ভয়াবহ হামলার ঘোষণা ইরানের
ইসরায়েলে যে কোনো মুহূর্তে ভয়াবহ হামলার ঘোষণা ইরানের

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরান-ইসরায়েল সংঘাত : একনজরে গত ২৪ ঘণ্টায় যা যা ঘটল
ইরান-ইসরায়েল সংঘাত : একনজরে গত ২৪ ঘণ্টায় যা যা ঘটল

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের গ্যাস ফিল্ডে ইসরায়েলের হামলা, পাল্টা জবাবের হুঁশিয়ারি
ইরানের গ্যাস ফিল্ডে ইসরায়েলের হামলা, পাল্টা জবাবের হুঁশিয়ারি

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
বিশ্বযুদ্ধের অশনিসংকেত
বিশ্বযুদ্ধের অশনিসংকেত

প্রথম পৃষ্ঠা

ক্ষোভ কাটেনি প্রশাসনে
ক্ষোভ কাটেনি প্রশাসনে

পেছনের পৃষ্ঠা

কোয়েলকে কেন কাঁদাতেন বাবা রঞ্জিত মল্লিক
কোয়েলকে কেন কাঁদাতেন বাবা রঞ্জিত মল্লিক

শোবিজ

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

সিলেটে দুই উপদেষ্টার গাড়ি আটকে বিক্ষোভ
সিলেটে দুই উপদেষ্টার গাড়ি আটকে বিক্ষোভ

প্রথম পৃষ্ঠা

আজ বিশ্ব বাবা দিবস
আজ বিশ্ব বাবা দিবস

পেছনের পৃষ্ঠা

বেগম জিয়াই জাতির কান্ডারি
বেগম জিয়াই জাতির কান্ডারি

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপিতে স্বস্তি, জামায়াতে অস্বস্তি
বিএনপিতে স্বস্তি, জামায়াতে অস্বস্তি

প্রথম পৃষ্ঠা

৫০ লাখেরও বেশি ভিউ অর্জন করল ‘প্রিয় প্রজাপতি’
৫০ লাখেরও বেশি ভিউ অর্জন করল ‘প্রিয় প্রজাপতি’

শোবিজ

আজ পয়লা আষাঢ়
আজ পয়লা আষাঢ়

পেছনের পৃষ্ঠা

পৃথিবীতে বাবার মতো আর আছে কেবা...
পৃথিবীতে বাবার মতো আর আছে কেবা...

শোবিজ

সাতসকালে র‌্যাবের পোশাক পরে কোটি টাকা ছিনতাই
সাতসকালে র‌্যাবের পোশাক পরে কোটি টাকা ছিনতাই

প্রথম পৃষ্ঠা

বাবার প্রতি সুহানার ভালোবাসা
বাবার প্রতি সুহানার ভালোবাসা

শোবিজ

গৌতমকে কেন বাবা উত্তমের ‘না’
গৌতমকে কেন বাবা উত্তমের ‘না’

শোবিজ

দুটি জোট ও ২৮টি দল নিয়ে জাতীয় সংস্কার জোটের আত্মপ্রকাশ
দুটি জোট ও ২৮টি দল নিয়ে জাতীয় সংস্কার জোটের আত্মপ্রকাশ

নগর জীবন

দুর্লভ কালাঘাড় রাজন পাখির পিতৃত্ববোধ
দুর্লভ কালাঘাড় রাজন পাখির পিতৃত্ববোধ

পেছনের পৃষ্ঠা

দক্ষিণ আফ্রিকা বিশ্বচ্যাম্পিয়ন
দক্ষিণ আফ্রিকা বিশ্বচ্যাম্পিয়ন

মাঠে ময়দানে

অনেকের মনে এখন জ্বালা
অনেকের মনে এখন জ্বালা

প্রথম পৃষ্ঠা

কাবরেরার পদত্যাগ চাইলেন বাফুফে সদস্য
কাবরেরার পদত্যাগ চাইলেন বাফুফে সদস্য

মাঠে ময়দানে

প্রধান উপদেষ্টার নিরপেক্ষতা ক্ষুণ্ন
প্রধান উপদেষ্টার নিরপেক্ষতা ক্ষুণ্ন

প্রথম পৃষ্ঠা

দারিদ্র্যমোচন ব্যয় কমছেই বাজেটে
দারিদ্র্যমোচন ব্যয় কমছেই বাজেটে

পেছনের পৃষ্ঠা

বাংলাদেশিরা ইরানে কেমন আছেন
বাংলাদেশিরা ইরানে কেমন আছেন

প্রথম পৃষ্ঠা

নাইটহুড উপাধিতে ভূষিত ডেভিড বেকহ্যাম
নাইটহুড উপাধিতে ভূষিত ডেভিড বেকহ্যাম

মাঠে ময়দানে

বদলাতে পারে লিগের ফরম্যাট
বদলাতে পারে লিগের ফরম্যাট

মাঠে ময়দানে

গলে স্পিনারদের সঙ্গে ব্যাটাররাও সুবিধা পাবেন
গলে স্পিনারদের সঙ্গে ব্যাটাররাও সুবিধা পাবেন

মাঠে ময়দানে

বাবা দিবসে আবুল হায়াত
বাবা দিবসে আবুল হায়াত

শোবিজ

বিজিএমইএর নতুন সভাপতি মাহমুদ হাসান
বিজিএমইএর নতুন সভাপতি মাহমুদ হাসান

প্রথম পৃষ্ঠা

মামলা দ্রুত নিষ্পত্তিতে কোড সংশোধন হচ্ছে
মামলা দ্রুত নিষ্পত্তিতে কোড সংশোধন হচ্ছে

প্রথম পৃষ্ঠা

মেলার প্যান্ডেল ভাঙচুর আগুন
মেলার প্যান্ডেল ভাঙচুর আগুন

নগর জীবন

ভয়ংকর যত বিমান দুর্ঘটনা
ভয়ংকর যত বিমান দুর্ঘটনা

রকমারি