শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বুধবার, ১৯ মার্চ, ২০২৫

একাত্তরের আগেই মুক্তিযুদ্ধ শুরু করেন যাঁরা

সুমন পালিত
প্রিন্ট ভার্সন
একাত্তরের আগেই মুক্তিযুদ্ধ শুরু করেন যাঁরা

বাংলাদেশের মুক্তিসংগ্রামের এক অনন্য নাম লে. কমান্ডার মোয়াজ্জেম হোসেন। জীবনের ঝুঁকি নিয়েও এ মহান দেশপ্রেমিক দেশের মুক্তির জন্য পাকিস্তানি সামরিক বাহিনীর বাঙালি সদস্যদের নিয়ে একটি গ্রুপ গড়ে তুলেছিলেন। পরবর্তী সময়ে অবশ্য এ গ্রুপের বেশির ভাগ সদস্য পাকিস্তানি গোয়েন্দা সংস্থার হাতে ধরা পড়েন। নির্মম নির্যাতনের শিকার হন তাঁরা। তাঁদের বিরুদ্ধে আগরতলা ষড়যন্ত্র মামলা দায়ের করা হয়।

১৯৬৯ সালের ডিসেম্বর। আমি তখন খুলনা মহানগরীর শেখপাড়ার অধিবাসী। ছাত্রলীগের একজন কর্মী। রাত ১১টার দিকে কয়েকজন বন্ধু মিলে দেয়ালে চিকা মারছিলাম। এমন সময় রিকশায় করে হঠাৎ হাজির একাত্তরের আগেই মুক্তিযুদ্ধ শুরু করেন যাঁরাহলেন এক লোক। হ্যান্ডসআপ বলে হাঁক ছাড়তেই দুই বন্ধু নিমেষে উধাও। বিপদে পড়লাম আমি। অচেনা আগন্তুক আমাকে লক্ষ্য করে বলে উঠলেন, তোমরা রাষ্ট্রদ্রোহী। পাকিস্তানকে ধ্বংস করতে চাও। কী সাংঘাতিক ব্যাপার। গম্ভীর সুরে নির্দেশ দিলেন রিকশায় ওঠ। তাঁর নির্দেশ অমান্য করার সুযোগ ছিল না। রিকশায় উঠে বসলাম অচেনা আগন্তুকের পাশে। ভাব দেখালাম ভীষণ ভয় পেয়েছি। মস্তিষ্কে অবশ্য তখন ঘুরপাক খাচ্ছিল অন্য ভাবনা। আগন্তুককে অপ্রস্তুত করে ফাঁকা জায়গা পেলেই দেব ভোঁ-দৌড়।

আগন্তুককে ভেবেছিলাম পুলিশের লোক। অথবা গোয়েন্দা বাহিনীর সদস্য। তাঁকে বিভ্রান্ত করতেই একান্ত অনুগতের মতো উঠেছিলাম রিকশায়। কিন্তু পাশে বসতেই তিনি পিঠ চাপড়ে দিলেন। বললেন সাব্বাশ। মুহূর্তেই কেটে গেল সব আতঙ্ক। মন্তব্য করলেন স্বাধিকার চাও? দেয়ালে তো লিখেছে স্বাধিকারের সংগ্রাম চলছে চলবে। স্বাধিকার মানে কি জানো? বললেন, স্বায়ত্তশাসনে বাঙালির মুক্তি আসবে না। এমনকি পাকিস্তানিরা তোমাদের ৬ বা ১১ দফা কায়েম হতে দেবে না। ভনিতা না করেই নিজের পরিচয় দিলেন। বললেন, আমার নাম লে. কমান্ডার মোয়াজ্জেম হোসেন। আগরতলা ষড়যন্ত্র মামলার দ্বিতীয় আসামি। এবার অভিভূত হওয়ার পালা। বললেন, আমি তোমার সঙ্গে কথা বলতে চাই। আমন্ত্রণ জানালেন পরদিন সোনাডাঙ্গার একটি বাসায় যাওয়ার জন্য। বললেন, খুলনায় এসেছি এক আত্মীয়ের বাসায়। সেখানে গেলে দেখা হবে। রিকশায় করেই আমাকে পৌঁছে দিলেন বাসায়। যাওয়ার সময় বললেন, তুমি এলে খুশি হব।

সারা রাত সেদিন ঘুম হলো না। মাত্র কদিন আগেও আমরা স্লোগান দিয়েছি আগরতলা ষড়যন্ত্র মামলা মানি না মানব না। এ মামলার ১নং আসামি ছিলেন শেখ মুজিব। আওয়ামী লীগের সভাপতি। সেøাগান দিয়েছি ‘জেলের তালা ভাঙব শেখ মুজিবকে আনব।’ জেলের তালা ভাঙতে হয়নি। তার আগেই উনসত্তরের গণ অভ্যুত্থানের মুখে আইয়ুব সরকার শেখ মুজিবসহ আগরতলা ষড়যন্ত্র মামলার সব আসামিকে নিঃশর্ত মুক্তি দিতে বাধ্য হয়। তার আগে প্রত্যাহার করা হয় ওই বিতর্কিত মামলা।

পাকিস্তান বাহিনীর যেসব বাঙালি অফিসারের বিরুদ্ধে পূর্ব বাংলাকে স্বাধীন করার ষড়যন্ত্রে জড়িত থাকার অভিযোগ আনা হয়েছিল লে. কমান্ডার মোয়াজ্জেম হোসেন ছিলেন তাঁদেরই নেতা। তাঁর সঙ্গে এভাবে নাটকীয় পরিচয় আমার কাছে স্বপ্নের মতোই মনে হচ্ছিল। রাতে শুয়ে শুয়ে ভাবছিলাম কখন সকাল হবে। কখন দেখা হবে। আরও অনেক কিছু। সকাল হতেই কোনো রকম নাশতা করে রিকশা নিয়ে সোজা সোনাডাঙ্গায়। আমাদের শেখপাড়ার বাড়িটি একোয়ার হয়ে যাওয়ায় পুরো পরিবার সোনাডাঙ্গায় বসবাস করত। রাজনৈতিক কারণে আমি থাকতাম শেখপাড়ায়। ছাত্রলীপের ইউনিয়ন কমিটির অন্যতম কর্মী ছিলাম আমি। সকাল ৮টা নাগাদ হাজির হলাম লে. কমান্ডার মোয়াজ্জেম হোসেনের সেই আত্মীয়র বাসায়। তাঁর আত্মীয়টি ছিলেন আগে থেকে পরিচিত। তাঁকে আমরা মামা বলে ডাকতাম। একই সঙ্গে বিরূপও ছিলাম তাঁর প্রতি। অবশ্যই রাজনৈতিক কারণে। কট্টর মুসলিম লীগার বলে ভাবতাম তাঁকে। লে. কমান্ডার মোয়াজ্জেম হোসেন অবশ্য ভুল ভাঙিয়ে দিলেন। বললেন, নিরাপত্তার স্বার্থেই ওই পরিচিতিটির দরকার ছিল। আগরতলা ষড়যন্ত্র মামলার শীর্ষ আসামির নিকটাত্মীয় এ পরিচয় প্রকাশ পেলে তাঁর চাকরি সহজেই কেড়ে নিত পাকিস্তানিরা। অন্য সব হয়রানি তো ছিলই। অষ্টম শ্রেণি থেকেই আমি ছিলাম স্বাধীনতার পক্ষে। যে কারণে এ ইস্যুতে ছাত্রলীগের পাশাপাশি পূর্ব পাকিস্তান কমিউনিস্ট পার্টির (মার্কসবাদী, লেনিনবাদী) সঙ্গে একটা সম্পর্কও গড়ে উঠেছিল। এ দলটির স্বাধীন জনগণ তান্ত্রিক পূর্ব বাংলা প্রতিষ্ঠার দাবির প্রতিও ছিল সমর্থন। কমান্ডার মোয়াজ্জেম বললেন, সেনাবাহিনীর বাঙালি অফিসারদের বিপ্লবী কর্মকান্ডের সঙ্গে শেখ সাহেব কোনোভাবেই জড়িত ছিলেন না। স্বাধীনতাকামী গ্রুপটির পক্ষ থেকে ভারতে প্রতিনিধিদল পাঠানো হয়েছিল ঠিকই। কিন্তু ভারত সরকার তাদের সঙ্গে কথা বলতে রাজি হয়নি। পরে বার্মার বিদ্রোহীদের কাছে থেকে অস্ত্র সংগ্রহের সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়। যোগাযোগ হয় তাদের সঙ্গে। কিন্তু পরিকল্পনামতো এগিয়ে যেতে পারেননি তাঁরা। পাকিস্তানি গোয়েন্দারা ধরে ফেলে বিপ্লবী কর্মকান্ড। রাজনৈতিক উদ্দেশ্যপ্রণোদিত হয়ে শেখ সাহেবকেও জড়ানো হয় তাতে। তাঁর সঙ্গে সেনাবাহিনীর বাঙালি সদস্যদের একটি প্রতিনিধিদল দেখা করলেও তিনি কোনো কথা দেননি। তবে শুভকামনা জানিয়েছেন।

কমান্ডার মোয়াজ্জেম বললেন, স্বায়ত্তশাসন নয়, নির্বাচন নয়- স্বাধীনতাই এ দেশের মানুষের মুক্তি দিতে পারে। এ জন্য তাঁরা সংগঠিত হচ্ছেন। গোপন গেরিলা সংগঠন গড়ে তুলছেন। বললেন, কিউবার নেতা ফিদেল কাস্ত্রোর সঙ্গে যোগাযোগের চেষ্টা চলছে। বার্মার বিদ্রোহীদের সঙ্গে যোগাযোগ গড়ে ওঠার কথাও বললেন তিনি। আমন্ত্রণ দিলেন তাঁদের সংগঠনে সম্পৃক্ত হওয়ার জন্য। বললেন, লাহোর প্রস্তাব বাস্তবায়ন কমিটি নামে তাঁরা একটি প্রকাশ্য সংগঠন গড়ে তুলেছেন। এ সংগঠনের আড়ালে কাজ করবে গেরিলা সংগঠন। আমাকে লাহোর প্রস্তাব বাস্তবায়ন কমিটিতে যোগদানের পরামর্শ দিলেন। বললেন, বিমান বাহিনীর একজন সাবেক কর্মকর্তা এ কমিটির খুলনা শাখার দায়িত্বে রয়েছেন। নাম আসিফুর রহমান।

লে. কমান্ডার মোয়াজ্জেম হোসেন বললেন, কাস্ত্রো ও চে গুয়েভারা যেভাবে গেরিলাযুদ্ধের মাধ্যমে কিউবাকে মুক্ত করেছেন সেভাবে এগোব আমরা। ভিয়েতনামি মুক্তিযোদ্ধাদের কৌশলগুলো আমরা রপ্ত করার চেষ্টা করব। এ জন্য নিজেদের সংগঠিত হতে হবে। সংগঠিত হওয়ার পর চলবে অস্ত্র সংগ্রহের পালা। গেরিলাযুদ্ধের মাধ্যমে ছিনিয়ে নেওয়া শত্রুর অস্ত্রই হবে আমাদের হাতিয়ার। দেশে তখন ’৭০-এর নির্বাচনের প্রস্তুতি চলছে। আওয়ামী লীগের পক্ষে গণজোয়ার। কমান্ডার মোয়াজ্জেম বললেন, এ নির্বাচনে আওয়ামী লীগ হয়তো জয়ী হবে। হয়তো তারা ক্ষমতায়ও যাবে। কিন্তু বাঙালির অধিকার প্রতিষ্ঠায় কিছু করতে চাইলেই তাদের হটিয়ে দেওয়া হবে। আবার আসবে সামরিক আইন। নির্বাচন নিয়ে আমাদের মেতে থাকলে প্রতারিত হতে হবে। বললেন, নির্বাচনের বিরুদ্ধে কথা বলা উচিত হবে না। তবে স্বায়ত্তশাসন নয় স্বাধীনতার পথেই যে বাঙালির মুক্তি এ কথাটিও স্পষ্টভাবে বলতে হবে। যাঁরা স্বায়ত্তশাসনের বটিকা গিলে ফেলেছে তাঁদের স্বাধীনতার স্বপ্ন দেখানোর চেষ্টা করতে হবে।

দুই ঘণ্টার কথাবার্তায় তিনিই ছিলেন মূলত বক্তা। আমি মুগ্ধ স্রোতা। অতিসহজেই রাজি হয়ে গেলাম স্বাধীনতার অকুতোভয় এই যোদ্ধার কথায়। সেদিন রাতেই যোগাযোগ হলো ডা. আসিফুর রহমানের সঙ্গে। পরবর্তী সময়ে যিনি মুক্তিযুদ্ধের নবম সেক্টরের সাব-সেক্টর কমান্ডার হিসেবে দায়িত্ব পালন করেছেন। লাহোর প্রস্তাব বাস্তবায়ন কমিটির খুলনা শাখায় আমাকে অন্তর্ভুক্ত করা হলো প্রচার সম্পাদক হিসেবে। বয়সে কিশোর, দশম শ্রেণির একজন ছাত্রকে এত বড় দায়িত্ব দেওয়া আমার কাছেও গ্রহণযোগ্য ছিল না। কিন্তু ডা. আসিফ বললেন এটা মোয়াজ্জেম ভাইয়ের পছন্দ। এ পদে তুমি ভালো করবে এমনটিই তাঁর ধারণা। একাত্তরের মুক্তিযুদ্ধের অনেক আগে থেকেই বাংলাদেশকে যে স্বাধীন করার বিপ্লবী তৎপরতা চলছিল আগরতলা ষড়যন্ত্র মামলা হলো তারই প্রমাণ। লাহোর প্রস্তাব বাস্তবায়ন কমিটিও ছিল স্বাধীনতার পক্ষে জনগণকে সংগঠিত করার প্রয়াস। এর কেন্দ্রীয় কমিটির প্রায় সব সদস্যই ছিলেন আগরতলা ষড়যন্ত্র মামলার আসামি। সেহেতু সাধারণ মানুষের কাছে তাঁরা ছিলেন বাঙালির সত্যিকারের নায়ক।

১৯৭০ সালে লাহোর প্রস্তাব বাস্তবায়ন কমিটির উদ্যোগে শহীদ হাদিস পার্কে এক জনসভা হয়। স্বল্প সময়ের নোটিসে অনুষ্ঠিত এ জনসভা ছিল লোকে লোকারণ্য। আগরতলা ষড়যন্ত্র মামলার সঙ্গে সংশ্লিষ্ট বাঙালি সাবেক সেনাসদস্যরা দেশের মুক্তি সম্পর্কে কী ভাবছেন তা জানার জন্যই হাজির হয়েছিল ৩০ হাজারেরও বেশি লোক। জীবনে প্রথমবারের মতো কোনো জনসভায় বক্তৃতা দিতে হয়েছিল সেদিন। মাইকের সামনে দাঁড়ানোর অভিজ্ঞতা না থাকায় আমাকে বক্তব্য রাখতে হবে এ প্রস্তাবে বেশ ভড়কে গিয়েছিলাম। কিন্তু সে সংকোচ ঝেড়ে ফেলি আত্মসম্মানের ভয়ে। বক্তা হিসেবে আমি এখনো ভালো নই। তারপরও সেদিনের জনসভায় একজন কিশোরের বক্তব্য পত্রপত্রিকায় বেশ গুরুত্বের সঙ্গে ছাপা হয়েছিল। আমি বলেছিলাম, স্বায়ত্তশাসন নয় স্বাধীনতার জন্য আমরা লড়ছি। স্বাধীনতার জন্য আমরা জীবন দিতেও প্রস্তুত। সারা জাতিকে এখন থেকেই প্রস্তুতি নিতে হবে। নির্বাচনে বাঙালিরা জিতলে ক্ষমতা পাবে এ মোহে আচ্ছন্ন থাকলে ঠকতে হবে।

এ জনসভার পর থেকে শুরু হয় সংগঠন গড়ে তোলার কাজ। অ্যাডভোকেট মহসীন যোগ দেন আমাদের সঙ্গে। পরে তিনি খুলনা জাসদের সভাপতি হন। জিল্লুর রহমান, এলেমান হোসেনসহ বেশ কিছু বিশ্ববিদ্যালয়পড়ুয়া ছাত্র জড়িত হন আমাদের সাংগঠনিক প্রক্রিয়ায়। গেরিলাযুদ্ধ সম্পর্কে তাত্ত্বিক প্রশিক্ষণও শুরু হয়। মাও সে তুংয়ের ১০টি সামরিক প্রবন্ধ ছিল আমাদের অবশ্য পাঠ্য। তাত্ত্বিক দিক থেকে মাওবাদীদের সঙ্গে কোনো সম্পর্ক না থাকলেও গেরিলাযুদ্ধের ব্যাপারে তাদের শ্রেষ্ঠত্ব আমাদের কাছেও ছিল সমীহর বিষয়। ’৭০-এর নির্বাচন। দুটি বাদে বাংলাদেশের সব কটি আসনে আওয়ামী লীগের জয়। পাকিস্তান জাতীয় পরিষদের ৫৬ ভাগ আসনে আওয়ামী লীগের সংখ্যাগরিষ্ঠতা লাভের ঘটনা সবারই জানা। একাত্তরের ৩ মার্চ জাতীয় পরিষদের বৈঠক ডেকেও তা স্থগিত করা হয়। শুরু হয় শেখ মুজিবের নেতৃত্বে অসহযোগ আন্দোলন। ২৫ মার্চ কালরাতে শুরু হয় গণহত্যা। আমাদের গ্রুপটি মুক্তিযুদ্ধে যোগ দেয় সেদিন থেকেই। একাত্তরের ২৬ মার্চ পাকিস্তানি বাহিনীর হাতে নিহত হন লে. কমান্ডার মোয়াজ্জেম হোসেন।

আগরতলা ষড়যন্ত্র মামলায় তাঁকে ফাঁসিতে ঝোলাতে না পারার ব্যর্থতা পাকিস্তানিরা সুদে আসলে পূরণ করে ২৬ মার্চ। কমান্ডার মোয়াজ্জেম হোসেনকে বলা হয় তোমাকে পাকিস্তান জিন্দাবাদ স্লোগান দিতে হবে। অকুতোভয় এই মুক্তিযোদ্ধা অস্বীকার করেন। বলেন, জীবনের বিনিময়েও তিনি পাকিস্তানের জয়ধ্বনি দেবেন না। শুরু হয় নির্যাতন। একপর্যায়ে গুলিতে ঝাঁজরা করে দেওয়া হয় তাঁকে। মুক্তিযুদ্ধের অনেক আগে দেশমুক্তির লড়াই শুরু করেছিলেন যিনি তাঁকে প্রাণ দিতে হয় একাত্তরের ২৬ মার্চ। যেদিনটি অবশ্যই একই সঙ্গে স্বাধীনতা ঘোষণার দিনও বটে। আমাদের মুক্তিযুদ্ধ শুরু হয়েছিল আনুষ্ঠানিকভাবে ১৯৭১ সালের ২৬ মার্চ। এর নেপথ্যে ভূমিকা রেখেছে সিরাজুল আলম খান, কাজী আরেফ ও আবদুর রাজ্জাকের নেতৃত্বাধীন ছাত্রলীগের নিউক্লিয়াস। প্রায় একই সময়ে সংগঠিত হওয়ার চেষ্টা করেছে পাকিস্তান সেনাবাহিনীর বাঙালি সেনা কর্মকর্তা ও সৈনিকদের একাংশ। দুর্ভাগ্যজনক হলেও সত্যি, যাদের নিয়ে খুব কমই লেখালেখি হয়েছে।

♦ লেখক : সিনিয়র সহকারী সম্পাদক, বাংলাদেশ প্রতিদিন

এই বিভাগের আরও খবর
গ্যাসসংকট
গ্যাসসংকট
চাল নিয়ে চালবাজি
চাল নিয়ে চালবাজি
শ্রমিকেরাও মানুষ
শ্রমিকেরাও মানুষ
শেরেবাংলা, মেয়র হানিফ ও ঢাকার মশা
শেরেবাংলা, মেয়র হানিফ ও ঢাকার মশা
শিক্ষাঙ্গনে নৈরাজ্য
শিক্ষাঙ্গনে নৈরাজ্য
অর্থনীতিতে বিসংবাদ
অর্থনীতিতে বিসংবাদ
শিক্ষা অর্জনের প্রেরণা জোগায় কোরআন
শিক্ষা অর্জনের প্রেরণা জোগায় কোরআন
চাই ব্যবসাবান্ধব পরিবেশ
চাই ব্যবসাবান্ধব পরিবেশ
জাতীয়তাবাদের উপহার সবাই মিলে এক জাতি
জাতীয়তাবাদের উপহার সবাই মিলে এক জাতি
ছয় সম্রাজ্ঞী যায় ওই সাগরে
ছয় সম্রাজ্ঞী যায় ওই সাগরে
আল্লাহর কাছে বান্দার দোয়ার গুরুত্ব অনন্য
আল্লাহর কাছে বান্দার দোয়ার গুরুত্ব অনন্য
পাক-ভারত উত্তেজনা
পাক-ভারত উত্তেজনা
সর্বশেষ খবর
গণপিটুনিতে যুবক নিহত
গণপিটুনিতে যুবক নিহত

১ সেকেন্ড আগে | দেশগ্রাম

‘অন্যান্য পেশাজীবীর মতো সাংবাদিকদের পেশাগত লাইসেন্স থাকা দরকার’
‘অন্যান্য পেশাজীবীর মতো সাংবাদিকদের পেশাগত লাইসেন্স থাকা দরকার’

২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রামে লুট হওয়া অস্ত্র উদ্ধার
চট্টগ্রামে লুট হওয়া অস্ত্র উদ্ধার

২ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

বজ্রপাতে ট্রলি চালকের মৃত্যু
বজ্রপাতে ট্রলি চালকের মৃত্যু

৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বরিশাল বিশ্ববিদ্যালয় সাংবাদিক ইউনিয়নের কমিটি ঘোষণা
বরিশাল বিশ্ববিদ্যালয় সাংবাদিক ইউনিয়নের কমিটি ঘোষণা

৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

৫ মে থেকে বাজারে আসবে সাতক্ষীরার আম
৫ মে থেকে বাজারে আসবে সাতক্ষীরার আম

৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

পুঁজিবাজারে সূচক কমলেও লেনদেন বেড়েছে
পুঁজিবাজারে সূচক কমলেও লেনদেন বেড়েছে

৬ মিনিট আগে | বাণিজ্য

গত ২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গুতে মৃত্যু নেই, হাসপাতালে ভর্তি ২৯
গত ২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গুতে মৃত্যু নেই, হাসপাতালে ভর্তি ২৯

১২ মিনিট আগে | ডেঙ্গু আপডেট

ভিয়েতনামের রাষ্ট্রীয় অনুষ্ঠানে সিপিবি নেতা হাসান তারিক
ভিয়েতনামের রাষ্ট্রীয় অনুষ্ঠানে সিপিবি নেতা হাসান তারিক

১২ মিনিট আগে | রাজনীতি

রাখাইনে করিডর নিয়ে বিভ্রান্তি নিরসনে সরকারের প্রতি সাইফুল হকের আহ্বান
রাখাইনে করিডর নিয়ে বিভ্রান্তি নিরসনে সরকারের প্রতি সাইফুল হকের আহ্বান

১৪ মিনিট আগে | রাজনীতি

চট্টগ্রামে মৃগী রোগী আছে, পৃথক সেবা নেই
চট্টগ্রামে মৃগী রোগী আছে, পৃথক সেবা নেই

১৫ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

১০০ টাকার জন্য খুন, আসামিকে যাবজ্জীবন কারাদণ্ড
১০০ টাকার জন্য খুন, আসামিকে যাবজ্জীবন কারাদণ্ড

১৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সংযোগ সড়কবিহীন সেতু, ১০ গ্রামবাসীর দুর্ভোগ
সংযোগ সড়কবিহীন সেতু, ১০ গ্রামবাসীর দুর্ভোগ

৩০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

দেশের রিজার্ভ বেড়ে ২৭ বিলিয়ন ডলার
দেশের রিজার্ভ বেড়ে ২৭ বিলিয়ন ডলার

৩২ মিনিট আগে | জাতীয়

বগুড়ায় মাসব্যাপী অ্যাথলেটিকস প্রশিক্ষণ
বগুড়ায় মাসব্যাপী অ্যাথলেটিকস প্রশিক্ষণ

৫২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

গোবিপ্রবি’তে কর্মকর্তাদের আচরণ ও শৃঙ্খলা বিষয়ক কর্মশালা
গোবিপ্রবি’তে কর্মকর্তাদের আচরণ ও শৃঙ্খলা বিষয়ক কর্মশালা

৫৩ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

মুহুর্মুহু রকেট হামলায় বিপর্যস্ত মার্কিন রণতরী, বাধ্য হলো পিছু হটতে
মুহুর্মুহু রকেট হামলায় বিপর্যস্ত মার্কিন রণতরী, বাধ্য হলো পিছু হটতে

৫৪ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ছাত্রলীগের নির্যাতনের সহযোগী শিক্ষক-কর্মকর্তার বিচারের দাবিতে ঢাবি ছাত্রদলের বিক্ষোভ
ছাত্রলীগের নির্যাতনের সহযোগী শিক্ষক-কর্মকর্তার বিচারের দাবিতে ঢাবি ছাত্রদলের বিক্ষোভ

৫৪ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

গাজীপুর কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ে গ্র্যাজুয়েশন ডে ২০২৫ উদযাপন
গাজীপুর কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ে গ্র্যাজুয়েশন ডে ২০২৫ উদযাপন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সৌদি আরবে ঈদুল আজহার সম্ভাব্য তারিখ ঘোষণা
সৌদি আরবে ঈদুল আজহার সম্ভাব্য তারিখ ঘোষণা

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বগুড়ায় ধান চাল সংগ্রহ কার্যক্রমের উদ্বোধন
বগুড়ায় ধান চাল সংগ্রহ কার্যক্রমের উদ্বোধন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কলাপাড়ায় বসতবাড়িতে ডাকাতি
কলাপাড়ায় বসতবাড়িতে ডাকাতি

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মিরাজের ঘূর্ণিতে তিনদিনেই জিতল বাংলাদেশ
মিরাজের ঘূর্ণিতে তিনদিনেই জিতল বাংলাদেশ

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

চিন্ময় দাসের জামিন স্থগিত
চিন্ময় দাসের জামিন স্থগিত

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কসবায় ভারতীয় চশমা জব্দ
কসবায় ভারতীয় চশমা জব্দ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বন্যায় গৃহহীন ফেনীর শতাধিক পরিবার পেল সরকারি ঘর
বন্যায় গৃহহীন ফেনীর শতাধিক পরিবার পেল সরকারি ঘর

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রামে দেয়াল ভেঙে ঘরে ঢুকে গেল লরি
চট্টগ্রামে দেয়াল ভেঙে ঘরে ঢুকে গেল লরি

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

মে মাসে দু’টি ঘূর্ণিঝড়ের আভাস
মে মাসে দু’টি ঘূর্ণিঝড়ের আভাস

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

খাওয়ার পর তাৎক্ষণিক দাঁত ব্রাশ করলেই হতে পারে সর্বনাশ
খাওয়ার পর তাৎক্ষণিক দাঁত ব্রাশ করলেই হতে পারে সর্বনাশ

১ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

প্রিপেইড গ্যাস মিটার নিয়ে প্রতারণা এড়াতে তিতাসের সতর্কবার্তা
প্রিপেইড গ্যাস মিটার নিয়ে প্রতারণা এড়াতে তিতাসের সতর্কবার্তা

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সর্বাধিক পঠিত
কাশ্মীর ইস্যু: প্রতিশোধ নিতে সামরিক হামলার ‘সবুজ সংকেত’ দিলেন মোদি
কাশ্মীর ইস্যু: প্রতিশোধ নিতে সামরিক হামলার ‘সবুজ সংকেত’ দিলেন মোদি

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘মুক্তিযোদ্ধা’র সনদ বাতিলের তালিকায় আলোচিত নামগুলো কারা?
‘মুক্তিযোদ্ধা’র সনদ বাতিলের তালিকায় আলোচিত নামগুলো কারা?

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এখনো তৎপর মালয়েশিয়ার সিন্ডিকেট
এখনো তৎপর মালয়েশিয়ার সিন্ডিকেট

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘২২৭ জনকে হত্যার লাইসেন্স পেয়ে গেছি’, অডিওটি শেখ হাসিনার
‘২২৭ জনকে হত্যার লাইসেন্স পেয়ে গেছি’, অডিওটি শেখ হাসিনার

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পাকিস্তানি যুদ্ধবিমানের তাড়া খেয়ে পিছু হটেছে ভারতীয় রাফাল
পাকিস্তানি যুদ্ধবিমানের তাড়া খেয়ে পিছু হটেছে ভারতীয় রাফাল

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘২৪ থেকে ৩৬ ঘণ্টার মধ্যে পাকিস্তানে হামলা চালাতে পারে ভারত’
‘২৪ থেকে ৩৬ ঘণ্টার মধ্যে পাকিস্তানে হামলা চালাতে পারে ভারত’

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চীন-পাকিস্তানকে ‘মাথায় রেখেই’ কী রাফাল যুদ্ধবিমান কিনছে ভারত?
চীন-পাকিস্তানকে ‘মাথায় রেখেই’ কী রাফাল যুদ্ধবিমান কিনছে ভারত?

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

উচ্চতর গ্রেড পাবেন সরকারি চাকরিজীবীদের টাইম স্কেল ও সিলেকশন গ্রেডপ্রাপ্তরা
উচ্চতর গ্রেড পাবেন সরকারি চাকরিজীবীদের টাইম স্কেল ও সিলেকশন গ্রেডপ্রাপ্তরা

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আব্রাহাম চুক্তিতে যোগ দেয়ার মার্কিন প্রস্তাবে ‘অস্বীকৃতি’ সিরিয়ার
আব্রাহাম চুক্তিতে যোগ দেয়ার মার্কিন প্রস্তাবে ‘অস্বীকৃতি’ সিরিয়ার

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সুবর্ণা, শাওনসহ ১৭ অভিনয়শিল্পীর বিরুদ্ধে হত্যাচেষ্টার মামলা
সুবর্ণা, শাওনসহ ১৭ অভিনয়শিল্পীর বিরুদ্ধে হত্যাচেষ্টার মামলা

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অভিনেতা সিদ্দিকের ১০ দিনের রিমান্ড চায় পুলিশ
অভিনেতা সিদ্দিকের ১০ দিনের রিমান্ড চায় পুলিশ

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘যখন বুঝতে পারলাম কী হচ্ছে, তখন চিৎকার শুরু করি’
‘যখন বুঝতে পারলাম কী হচ্ছে, তখন চিৎকার শুরু করি’

৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ভারতে পাঠ্যবই থেকে বাদ মোগল-সুলতানি ইতিহাস
ভারতে পাঠ্যবই থেকে বাদ মোগল-সুলতানি ইতিহাস

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আসছে ‘নাগরিক সেবা বাংলাদেশ’, এক ঠিকানায় মিলবে সব সেবা
আসছে ‘নাগরিক সেবা বাংলাদেশ’, এক ঠিকানায় মিলবে সব সেবা

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘বেগম খালেদা জিয়াকে এয়ার অ্যাম্বুলেন্সে ফেরাতে কাজ করছে সরকার’
‘বেগম খালেদা জিয়াকে এয়ার অ্যাম্বুলেন্সে ফেরাতে কাজ করছে সরকার’

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শিক্ষার্থীদের সভা-সমাবেশ ও মিছিলে অংশগ্রহণ বন্ধের নির্দেশ
শিক্ষার্থীদের সভা-সমাবেশ ও মিছিলে অংশগ্রহণ বন্ধের নির্দেশ

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ই-কমার্স ব্যবসায় মেয়ে, যে কারণে বিনিয়োগ করলেন না বিল গেটস
ই-কমার্স ব্যবসায় মেয়ে, যে কারণে বিনিয়োগ করলেন না বিল গেটস

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘অনুমানে দুইয়ে দুইয়ে চার না মেলানোই ভালো’
‘অনুমানে দুইয়ে দুইয়ে চার না মেলানোই ভালো’

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইমরানকে মুক্তি দিয়ে সর্বদলীয় বৈঠক ডাকুন: পিটিআই
ইমরানকে মুক্তি দিয়ে সর্বদলীয় বৈঠক ডাকুন: পিটিআই

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পুতিনের যুদ্ধবিরতি ঘোষণা; স্থায়ী চুক্তি চান ট্রাম্প
পুতিনের যুদ্ধবিরতি ঘোষণা; স্থায়ী চুক্তি চান ট্রাম্প

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিএনপি নেতা আমানের ১৩ ও তার স্ত্রীর ৩ বছরের সাজা বাতিল
বিএনপি নেতা আমানের ১৩ ও তার স্ত্রীর ৩ বছরের সাজা বাতিল

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নতুন ক্ষেপণাস্ত্র-বোট তৈরির ঘোষণা দিল ইরান
নতুন ক্ষেপণাস্ত্র-বোট তৈরির ঘোষণা দিল ইরান

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শ্রমিক অসন্তোষে গাজীপুরে দুই কারখানা অনির্দিষ্টকালের জন্য বন্ধ
শ্রমিক অসন্তোষে গাজীপুরে দুই কারখানা অনির্দিষ্টকালের জন্য বন্ধ

৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

চিন্ময় দাসের জামিন হাইকোর্টে
চিন্ময় দাসের জামিন হাইকোর্টে

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গৃহকর্মীকে ধর্ষণের অভিযোগ, বাবা-ছেলে গ্রেফতার
গৃহকর্মীকে ধর্ষণের অভিযোগ, বাবা-ছেলে গ্রেফতার

২০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রাইজবন্ডের ১১৯তম ‘ড্র’ আজ
প্রাইজবন্ডের ১১৯তম ‘ড্র’ আজ

১১ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

মডেল মেঘনা আলম কারামুক্ত
মডেল মেঘনা আলম কারামুক্ত

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পাকিস্তান পারমাণবিক শক্তিধর, কেউ হামলা করার সাহস করবে না : মরিয়ম
পাকিস্তান পারমাণবিক শক্তিধর, কেউ হামলা করার সাহস করবে না : মরিয়ম

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আইফোন ১৭-কে টপকে যাবে অ্যান্ড্রয়েড?
আইফোন ১৭-কে টপকে যাবে অ্যান্ড্রয়েড?

১৩ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

কলকাতার হোটেলে ভয়াবহ আগুনে ১৪ জনের মৃত্যু
কলকাতার হোটেলে ভয়াবহ আগুনে ১৪ জনের মৃত্যু

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
অভিবাসী বহিষ্কারে রেকর্ড গড়লেন ট্রাম্প
অভিবাসী বহিষ্কারে রেকর্ড গড়লেন ট্রাম্প

প্রথম পৃষ্ঠা

বিদ্যুতের দাম সমন্বয় করতে চায় ডেসকো ওজোপাডিকো
বিদ্যুতের দাম সমন্বয় করতে চায় ডেসকো ওজোপাডিকো

পেছনের পৃষ্ঠা

আমবাগান পরিদর্শনে চীনের রাষ্ট্রদূত
আমবাগান পরিদর্শনে চীনের রাষ্ট্রদূত

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

আরও জটিল রোহিঙ্গা পরিস্থিতি
আরও জটিল রোহিঙ্গা পরিস্থিতি

প্রথম পৃষ্ঠা

বিজনেস পিপলকে মেরে ফেলা যাবে না
বিজনেস পিপলকে মেরে ফেলা যাবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

পল্লী বিদ্যুতে চালু রাখার চেষ্টা ডিইপিজেড
পল্লী বিদ্যুতে চালু রাখার চেষ্টা ডিইপিজেড

নগর জীবন

চীনের হাসপাতাল নীলফামারীতে
চীনের হাসপাতাল নীলফামারীতে

পেছনের পৃষ্ঠা

মোহনীয় কৃষ্ণচূড়া জারুল সোনালু
মোহনীয় কৃষ্ণচূড়া জারুল সোনালু

পেছনের পৃষ্ঠা

পাল্টা প্রস্তুতিতে পাকিস্তান
পাল্টা প্রস্তুতিতে পাকিস্তান

প্রথম পৃষ্ঠা

সাবিলা নূরের লুকোচুরি...
সাবিলা নূরের লুকোচুরি...

শোবিজ

অভিনেতা সিদ্দিককে মারধর করে পুলিশে সোপর্দ
অভিনেতা সিদ্দিককে মারধর করে পুলিশে সোপর্দ

পেছনের পৃষ্ঠা

বিনিয়োগকারীরা আর ঝুঁকি নিতে চান না
বিনিয়োগকারীরা আর ঝুঁকি নিতে চান না

পেছনের পৃষ্ঠা

অপকর্ম করলে আওয়ামী লীগের মতো অবস্থা
অপকর্ম করলে আওয়ামী লীগের মতো অবস্থা

প্রথম পৃষ্ঠা

গৃহকর্মী ধর্ষণের শিকার, বাবা-ছেলে আটক
গৃহকর্মী ধর্ষণের শিকার, বাবা-ছেলে আটক

দেশগ্রাম

শেরেবাংলা, মেয়র হানিফ ও ঢাকার মশা
শেরেবাংলা, মেয়র হানিফ ও ঢাকার মশা

সম্পাদকীয়

ব্যবসায় পরিবেশ উন্নতির কোনো সম্ভাবনা নেই
ব্যবসায় পরিবেশ উন্নতির কোনো সম্ভাবনা নেই

পেছনের পৃষ্ঠা

শিশুশিল্পী থেকে যেভাবে তারকা
শিশুশিল্পী থেকে যেভাবে তারকা

শোবিজ

আইসিইউতে অর্থনীতি, সংকটে রাজনীতি
আইসিইউতে অর্থনীতি, সংকটে রাজনীতি

প্রথম পৃষ্ঠা

বিতর্কে কারিনা
বিতর্কে কারিনা

শোবিজ

শ্রমিকেরাও মানুষ
শ্রমিকেরাও মানুষ

সম্পাদকীয়

মোহামেডানকে কাঁদিয়ে ক্রিকেটে আবাহনীই সেরা
মোহামেডানকে কাঁদিয়ে ক্রিকেটে আবাহনীই সেরা

মাঠে ময়দানে

গ্যাস ও ব্যাংকিং সংকটে বিপর্যয়ে রপ্তানি শিল্প
গ্যাস ও ব্যাংকিং সংকটে বিপর্যয়ে রপ্তানি শিল্প

পেছনের পৃষ্ঠা

চম্পা কেন দূরে
চম্পা কেন দূরে

শোবিজ

১৫ বছর পর সেমিতে বার্সা-ইন্টার
১৫ বছর পর সেমিতে বার্সা-ইন্টার

মাঠে ময়দানে

নাচে এখন পেশাদারির জায়গা তৈরি হয়েছে
নাচে এখন পেশাদারির জায়গা তৈরি হয়েছে

শোবিজ

মানুষ মর্যাদা পাবে তার গুণের ভিত্তিতে
মানুষ মর্যাদা পাবে তার গুণের ভিত্তিতে

প্রথম পৃষ্ঠা

কী চায় নতুন দলগুলো
কী চায় নতুন দলগুলো

প্রথম পৃষ্ঠা

চট্টগ্রামে লিড নিয়েছে বাংলাদেশ
চট্টগ্রামে লিড নিয়েছে বাংলাদেশ

মাঠে ময়দানে

নাটকীয় ফাইনালে কিংসের শিরোপা
নাটকীয় ফাইনালে কিংসের শিরোপা

মাঠে ময়দানে