শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শুক্রবার, ২৮ মার্চ, ২০২৫

‘কী ফুল ফুটাবে তুমি হৃদয় যদি আগ্নেয়গিরি’

ফাইজুস সালেহীন
প্রিন্ট ভার্সন
‘কী ফুল ফুটাবে তুমি হৃদয় যদি আগ্নেয়গিরি’

মহান স্বাধীনতা দিবস ও ঈদুল ফিতর উপলক্ষে জাতির উদ্দেশে দেওয়া ভাষণে প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহম্মদ ইউনূস বলেছেন, ‘আমরা চাই আগামী নির্বাচনটি বাংলাদেশের ইতিহাসে সবচেয়ে অবাধ, সুষ্ঠু ও গ্রহণযোগ্য নির্বাচন হোক।’ এ আকাক্সক্ষা তো গোটা জাতির। কিন্তু যখন দেখা যায়, রাজনৈতিক সংস্কৃতি পরিবর্তনের তেমন কোনো লক্ষণ নেই, তখন খুব বেশি আশাবাদী হতে মন সায় দেয় না। যখন পেশিশক্তির আস্ফালন, অঢেল টাকার ঝনাৎ ঝনাৎ শব্দ শোনা যায়, তখন শঙ্কিতবোধ হয়, ‘কী ফুল ফুটাবে তুমি হৃদয় যদি আগ্নেয়গিরি’নির্বাচনে না জানি এগুলো কীভাবে অশুভ ছায়া ফেলে! এক তরুণ নেতা নিজের নির্বাচনি এলাকায় শত গাড়ির বহর নিয়ে শোডাউন করেছেন। এ রকম একটা শোডাউন করতে অনেক টাকার প্রয়োজন। কোথায় পেলেন তিনি এত টাকা? এমন প্রশ্ন উঠলে তিনি তাঁর জায়গা থেকে একটা ব্যাখ্যা দিয়েছেন। তিনি জানিয়েছেন, লাখ তিনেক টাকায় পঞ্চাশটি গাড়ি ভাড়া করার সামর্থ্য তাঁর পরিবারের পঞ্চাশ বছর আগেও ছিল। এই ব্যাখ্যা দেওয়ার পর সামাজিক মাধ্যমে নেটিজেনদের কেউ কেউ ওই নেতার বংশলতিকা নিয়ে টানাটানি করতে শুরু করেছেন, যা শোভন নয়। টাকা খরচ করে সাধারণ মানুষের চোখে ধাঁধা লাগিয়ে দেওয়ার মোটর শোভাযাত্রা আর ব্যক্তির গোষ্ঠী উদ্ধার দুটোই রাজনৈতিক অপসংস্কৃতি। সুষ্ঠু ও অবাধ নির্বাচনের পথে এগুলোও বাধা হয়ে দেখা দিতে পারে।

২৬ মার্চ জাতি স্বাধীনতা দিবস উদযাপন করেছে। এখনো আমরা স্বাধীনতার উত্তাল মার্চের মধ্যেই আছি। ৫ আগস্টের পরিবর্তনের পর থেকে বাংলাদেশের স্বাধীনতার ইতিহাস ভুলিয়ে দেওয়ার বা বেপথু করার প্রত্যক্ষ ও পরোক্ষ চেষ্টা যে চলছে, তা লুকিয়ে ছাপিয়ে রাখার সুযোগ নেই। দ্বিতীয় স্বাধীনতার কাগুজে ও মেঠো বক্তৃতা এরই মধ্যে আমরা অনেক শুনেছি। চিন্তক মহলের অনেকে এই ভেবে বিচলিতবোধ করেন, দ্বিতীয় স্বাধীনতার কথা বলে কৌশলে ইতিহাসের সত্যকে অপমানিত করার একটা চেষ্টা চলছে কিনা! দিন কয়েক আগে পত্রিকায় একটা খবর দেখলাম, মুক্তিযোদ্ধার নতুন সংজ্ঞা অনুযায়ী জাতীয় নেতাদেরও মুক্তিযুদ্ধের সহযোগী হিসেবে তালিকাভুক্ত করার প্রস্তাব করা হয়েছে। তবে তাঁরা সুযোগসুবিধা পাবেন আগের মতোই। এ ধরনের প্রস্তাব যাঁরা পেশ করেছেন তাঁদের সমালোচনা করতেও ভয় হয়। সৈয়দ নজরুল ইসলাম, তাজউদ্দীন আহমদসহ প্রবাসী সরকারের সদস্যদের রণাঙ্গনের মুক্তিযোদ্ধা না-ও বলতে পারেন। তাই বলে তাঁদের মুক্তিযুদ্ধের সহযোগী বানিয়ে দেওয়া হবে! কিতাবি সংজ্ঞায় যা-ই থাকুক না কেন, মহান মুক্তিযুদ্ধের দিনগুলোতে যে কিশোর মুক্তিযোদ্ধাদের পানি খাইয়েছে, ডাব খাইয়েছে, পথ দেখিয়ে দিয়েছে, সে-ও নিজেকে মুক্তিযুদ্ধের সহযোগী দাবি করতে পারে। প্রবাসী সরকার; যারা মুক্তিযুদ্ধকে প্রাতিষ্ঠানিক রূপ দিয়েছেন, যারা পরিকল্পনা করেছে, মুক্তিযুদ্ধ পরিচালনা করেছে তাদেরও মুক্তিযুদ্ধের সহযোগী বানিয়ে দেওয়া হবে! এগুলো কি ইতিহাস বিকৃত করার শামিল নয়! উপরন্তু নতুন সংজ্ঞায় ফেলে যাঁদের নাম মুক্তিযোদ্ধার তালিকা থেকে বাদ দিতে চাওয়া হচ্ছে, তালিকায় তাঁদের নাম থাকায় কেউ আপত্তিও করেননি। তাহলে এই অপ্রয়োজনীয় কাজটি কেন করা হবে? এগুলোও তো বাড়াবাড়ি। নাকি!

একটি জাতি যখন স্বাধীনতা পায়, তখন সে অবধারিতভাবে একটি মানচিত্র পায় এবং একটি পতাকা পায়। স্বাধীনতা পেলে দেশই কেবল স্বাধীন হয় না; দেশের মানুষগুলোও স্বাধীনতা পায়। স্বাধীন দেশে ব্যক্তিগতভাবে এবং সমষ্টিগতভাবে মানুষ যে অধিকারগুলো ভোগ করে প্রধানত সেগুলোর দ্বারাই সেই দেশের স্বাধীনতার গুণগত মান বিচার করা হয়ে থাকে। অন্ন, বস্ত্র, শিক্ষা, স্বাস্থ্য, বাসস্থান এবং বাক ও ব্যক্তির স্বাধীনতা ছাড়া ভৌগোলিক স্বাধীনতার মানে কেবলই শাসকের স্বাধীনতা। চিন্তার স্বাধীনতা, বলার বা মতপ্রকাশ করার স্বাধীনতা, পছন্দমতো বেছে নেওয়ার স্বাধীনতা, অর্থনৈতিক স্বাধীনতা, যোগ্যতা অনুযায়ী পেশা বেছে নেওয়ার স্বাধীনতা এবং ইতিহাসের সুরক্ষা এগুলোই ভৌগোলিক স্বাধীনতাকে ফলবান করে। এসব স্বাধীনতা অর্জন করে নিতে হয়, টুপ করে হাতের মুঠোয় চলে আসে না। বহু যুগের বহু সংগ্রামসাধনা ও ত্যাগের বিনিময়ে স্বাধীনতা আসে। অর্জিত সেই স্বাধীনতা রক্ষা করা আরও অনেক বেশি কঠিন। জাতিগতভাবে; মিলিতভাবে স্বাধীনতাবৃক্ষের যত্ন না নেওয়া হলে মানচিত্র, পতাকা, জাতীয় সংগীত, সংবিধান, বইয়ে লেখা আইন, একদল শাসক ও অনেক বাহিনী এসবের কোনোটাই স্বাধীনতার সুরক্ষা দেয় না। অথচ মাঝে মাঝে মনে হয়, স্বাধীনতাবৃক্ষের যতেœর ব্যাপারে আমাদের ঔদাসীন্য সীমাহীন। প্রায়শ বলা হয়ে থাকে, স্বাধীনতা আর দায়িত্বশীলতা চলে হাত ধরাধরি করে। বলার অপেক্ষা রাখে না, স্বাধীনতা ছাড়া যথার্থ দায়িত্ববোধ তৈরি হয় না। আবার দায়িত্বের বোধটা ঠিকমতো কাজ না করলে স্বাধীনতা সুরক্ষিত হয় না। স্বাধীন ভূখন্ডের যেমন সীমানা রয়েছে, তেমনই একটি স্বাধীন দেশের মানুষ যেসব মৌলিক অধিকার ভোগ করে, তার প্রতিটিরই চৌহদ্দি রয়েছে। এই সীমারেখা বা চৌহদ্দির কিছু আইন দ্বারা স্পষ্টভাবে চিহ্নিত, আর কিছু নীতিনৈতিকতা এবং বিবেক দ্বারা সীমায়িত। এই সীমারেখাটা চিনতে পারা এবং তা মেনে চলার জন্য সবচেয়ে বেশি দরকার দায়িত্ববোধ, দরকার জাগ্রত বিবেক। কেন যেন মনে হয়, কথায় ও কাজে সীমার মধ্যে থাকার যে প্রয়োজনীয়তা রয়েছে, তা আমরা ভুলতে বসেছি। আর আমরা যখন সীমা লঙ্ঘন করি, তখন অতীতের দিকে অঙুলি নির্দেশ করে বলি, স্বৈরাচার আমলে যে এত এত সীমা লঙ্ঘনের ঘটনা ঘটেছে, তখন আপনি বিবেকবান কোথায় ছিলেন? কিন্তু এ কথা বলি না, অতীতের খারাপ কাজগুলোর পুনরাবৃত্তি আমরা করব না, করতে দেব না। তার বদলে একটি সুন্দর সহনশীল গণতান্ত্রিক সমাজ বিনির্মাণ করব। বলাই বাহুল্য, সে আশা নিয়েই জাতি জুলাই আন্দোলনের মধ্য দিয়ে পরিবর্তন এনেছে। কিন্তু সেই আশা পূরণ হচ্ছে কোথায়!

সংস্কার সংস্কার করে একদল মানুষ মুখে ফেনা তুলে ফেলছে। সংস্কারের আগে তারা কিছুই হতে দেবে না। কিন্তু কী সংস্কার তারা করবে? মনের মধ্যে অতীতের সব জীর্ণতা, হীনতা, বিদ্বেষ, কৌশল সবকিছু জমা রেখে মোড়ক বদলে পুরোনো জিনিস দিয়ে ‘এই নাও নতুন জিনিস দিলাম’ বলে ছেলে ভোলাবেন? দ্বিতীয় স্বাধীনতার নামে ইতিহাসের মূল উপাদানগুলো বদলে দেওয়া কিংবা ইতিহাসের সত্য গোপন করার চেষ্টাও গ্রহণযোগ্য হতে পারে না।

মহান মুক্তিযুদ্ধের মধ্য দিয়ে অর্জিত স্বাধীনতার উষাকাল থেকে শুরু করে ৫৪ বছর ধরে আমরা মহিমান্বিত স্বাধীনতা ও তার ইতিহাস নিয়ে লুকোচুরি খেলেছি। আর এই লুকোচুরির মধ্য দিয়ে স্বাধীনতার ঔজ্জ্বল্যকে মলিন করেছি অনেকখানি। ইতিহাসের সত্য গোপন ও বিকৃত করেছি অবলীলায়। বাংলাদেশের সাংস্কৃতিক বৈশিষ্ট্য, বৈচিত্র্য ও স্বকীয়তাকে করেছি ধূলিমলিন। মুক্তবুদ্ধি চর্চার পথকে করেছি অবরুদ্ধ। কর্তৃত্ববাদী শাসনের দেড় দশককালে উন্নয়নের দোকানে বিক্রি হয়ে গিয়েছিল আমাদের গণতন্ত্র; যা ছিল স্বাধীনতার অন্যতম স্তম্ভ। স্বাধীনতা ও মহান মুক্তিযুদ্ধের জাতীয় স্পিরিট যেন কিনে নিয়েছিল সেই সময়ের শাসক দল। আর আজ সেই ধুলোমলিন চেতনার কফিনে যেন বা পেরেক মারতে চাইছে কোনো কোনো মহল। তা না হলে স্বাধীনতা দিবসের অনুষ্ঠান মঞ্চে দাঁড়িয়ে একটি রাজনৈতিক দলের দায়িত্বশীল নেতা কেমন করে বলেন, ১৯৭১ সালে মুক্তিযুদ্ধের মধ্য দিয়ে যে স্বাধীনতা আমরা পেয়েছিলাম, সেটা প্রকৃত স্বাধীনতা ছিল না। এই অবান্তর কথা যদি মানতে হয়, তা হলে তো ২৬ মার্চও প্রকৃত স্বাধীনতা দিবস নয়। দেশের স্বাধীনতাকে এভাবে অবমূল্যায়নের কী মানে থাকতে পারে!

স্বাধীনতার অতন্দ্রপ্রহরী যে সেনাবাহিনী, সেই বাহিনীকেই বা কেন রাজনৈতিক বিতর্কে টেনে অনা হচ্ছে? আরেক নেতা সেনাবাহিনী ও দেশের রাষ্ট্রপতির সমালোচনা করতে গিয়ে এমন কিছু অশ্রাব্য গালি ব্যবহার করেছে যেগুলো বাকস্বাধীনতার সীমা ছাড়িয়ে চলে গেছে বহুদূর। নিঃসন্দেহে এসব দায়িত্বহীন কথা ও কাজ স্বাধীনতার চেতনায় শরাঘাত করে। গণতন্ত্রের পথকেও এগুলো কণ্টকিত করতে পারে। কাজেই সংযম ও সতর্কতা অবলম্বন করা প্রয়োজন সবার, সব সময়। বেশি ক্রোধ, বেশি চালাকি ভালো নয়। এ প্রসঙ্গে স্মরণ করা যেতে পারে কাহলিল জিবরানের অমোচনীয় সুবচন, ‘কী ফুল ফুটাবে তুমি, হৃদয় যদি আগ্নেয়গিরি!’ মনের ভেতর ক্রোধ, অসহিষ্ণুতা ও প্রতিহিংসার উনুন জ্বালিয়ে রেখে ভালো কিছু করা যায় না। আগুনের উত্তাপ পরিবেশ-প্রতিবেশের বিপর্যয় ডেকে আনে।

♦ লেখক : সিনিয়র সাংবাদিক ও কথাসাহিত্যিক

 

 

এই বিভাগের আরও খবর
বাজেটের চ্যালেঞ্জ
বাজেটের চ্যালেঞ্জ
পবিত্র ঈদুল আজহা
পবিত্র ঈদুল আজহা
হজ ও ঈদুল আজহা
হজ ও ঈদুল আজহা
পরিবেশ ও কোরবানি
পরিবেশ ও কোরবানি
নির্বাচন দিতে টালবাহানা কেন?
নির্বাচন দিতে টালবাহানা কেন?
বানরের পিঠা ভাগের পর নির্বাচন
বানরের পিঠা ভাগের পর নির্বাচন
রাজস্ব বাড়ান
রাজস্ব বাড়ান
প্রাথমিকে স্কুল ফিডিং
প্রাথমিকে স্কুল ফিডিং
জিয়া : অনন্য রাষ্ট্রনায়ক
জিয়া : অনন্য রাষ্ট্রনায়ক
জলবায়ু পরিবর্তনজনিত বিপর্যয় মানুষের কামাই
জলবায়ু পরিবর্তনজনিত বিপর্যয় মানুষের কামাই
৪০০ হাজিকে পুড়িয়ে হত্যার সেই বর্বরতা
৪০০ হাজিকে পুড়িয়ে হত্যার সেই বর্বরতা
গণহত্যার বিচার
গণহত্যার বিচার
সর্বশেষ খবর
পরিবেশ সুরক্ষায় ফুলবাড়ীতে বসুন্ধরা শুভসংঘের বৃক্ষরোপণ কর্মসূচি
পরিবেশ সুরক্ষায় ফুলবাড়ীতে বসুন্ধরা শুভসংঘের বৃক্ষরোপণ কর্মসূচি

২ মিনিট আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

যশোরে তক্ষক ও মেছো বিড়াল উদ্ধার
যশোরে তক্ষক ও মেছো বিড়াল উদ্ধার

২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সন্তান জন্মদানের সময় মায়েদের জন্য চীনে থাকছে আরামের ব্যবস্থা
সন্তান জন্মদানের সময় মায়েদের জন্য চীনে থাকছে আরামের ব্যবস্থা

৬ মিনিট আগে | পাঁচফোড়ন

মালদ্বীপের পর্যটন দূত হলেন ক্যাটরিনা কাইফ
মালদ্বীপের পর্যটন দূত হলেন ক্যাটরিনা কাইফ

১৪ মিনিট আগে | শোবিজ

খতনার সময় শিশুর পুরুষাঙ্গ কেটে ফেললেন চিকিৎসক
খতনার সময় শিশুর পুরুষাঙ্গ কেটে ফেললেন চিকিৎসক

১৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

দেশে আরও ১৩ জনের শরীরে করোনার উপস্থিতি সনাক্ত
দেশে আরও ১৩ জনের শরীরে করোনার উপস্থিতি সনাক্ত

২৪ মিনিট আগে | হেলথ কর্নার

১০ বছরের মধ্যে সর্বোচ্চ দামে চামড়া ট্রানজেকশন হচ্ছে: বাণিজ্য উপদেষ্টা
১০ বছরের মধ্যে সর্বোচ্চ দামে চামড়া ট্রানজেকশন হচ্ছে: বাণিজ্য উপদেষ্টা

৩৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

কানায় কানায় পূর্ণ গ্যালারি, উৎসবের আবহে খেলা শুরু
কানায় কানায় পূর্ণ গ্যালারি, উৎসবের আবহে খেলা শুরু

৪৭ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

দিনাজপুর-ঠাকুরগাঁও সীমান্ত দিয়ে ২০ জনকে পুশ ইন
দিনাজপুর-ঠাকুরগাঁও সীমান্ত দিয়ে ২০ জনকে পুশ ইন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সিঙ্গাপুরে বিমানবন্দরে চুরি করে আটক ভারতীয় দুই নারী!
সিঙ্গাপুরে বিমানবন্দরে চুরি করে আটক ভারতীয় দুই নারী!

১ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

শাকচর মদিন উল্যাহ চৌধুরী উচ্চ বিদ্যালয়ে রি-ইউনিয়ন
শাকচর মদিন উল্যাহ চৌধুরী উচ্চ বিদ্যালয়ে রি-ইউনিয়ন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সাঁতার শেখাতে গিয়ে চাচা-ভাতিজার মৃত্যু
সাঁতার শেখাতে গিয়ে চাচা-ভাতিজার মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

তিস্তা সেচ ক্যানেল থেকে অজ্ঞাত নারীর মরদেহ উদ্ধার
তিস্তা সেচ ক্যানেল থেকে অজ্ঞাত নারীর মরদেহ উদ্ধার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

৫ হাজার ছাড়াল ডেঙ্গু আক্রান্তের সংখ্যা
৫ হাজার ছাড়াল ডেঙ্গু আক্রান্তের সংখ্যা

১ ঘণ্টা আগে | ডেঙ্গু আপডেট

টানা বৃষ্টিতে উৎপাদন বেড়েছে কাপ্তাই জলবিদ্যুৎ কেন্দ্রের
টানা বৃষ্টিতে উৎপাদন বেড়েছে কাপ্তাই জলবিদ্যুৎ কেন্দ্রের

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জামালপুরে মাটি কাটতে গিয়ে মিলল ৩টি হ্যান্ড গ্রেনেড সদৃশ্য বস্তু
জামালপুরে মাটি কাটতে গিয়ে মিলল ৩টি হ্যান্ড গ্রেনেড সদৃশ্য বস্তু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তার সহায়তায় প্রাচীন ধর্মগ্রন্থের বয়স নির্ধারণে বড় অগ্রগতি
কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তার সহায়তায় প্রাচীন ধর্মগ্রন্থের বয়স নির্ধারণে বড় অগ্রগতি

১ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

বেঞ্চে জামাল, অভিষেক শমিতের
বেঞ্চে জামাল, অভিষেক শমিতের

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শুধু শুধু সন্তানদের মধ্যে বিভাজন করবেন না: শবনম বুবলী
শুধু শুধু সন্তানদের মধ্যে বিভাজন করবেন না: শবনম বুবলী

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে করোনা প্রতিরোধে নতুন নির্দেশনা জারি
শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে করোনা প্রতিরোধে নতুন নির্দেশনা জারি

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা নিয়ে মেটার ১০ বিলিয়ন ডলার বিনিয়োগ পরিকল্পনা
কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা নিয়ে মেটার ১০ বিলিয়ন ডলার বিনিয়োগ পরিকল্পনা

২ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

জামালপুরে যৌথ বাহিনীর অভিযানে তিন অপহৃত ব্যক্তি উদ্ধার
জামালপুরে যৌথ বাহিনীর অভিযানে তিন অপহৃত ব্যক্তি উদ্ধার

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

এবার সুনির্দিষ্ট ইসরায়েলি লক্ষ্যবস্তুতে হামলার হুঁশিয়ারি ইরানের
এবার সুনির্দিষ্ট ইসরায়েলি লক্ষ্যবস্তুতে হামলার হুঁশিয়ারি ইরানের

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিটিএস তারকাদের সামরিক প্রশিক্ষণ শেষ, ফেরার অপেক্ষায় ভক্তরা
বিটিএস তারকাদের সামরিক প্রশিক্ষণ শেষ, ফেরার অপেক্ষায় ভক্তরা

২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

কোটালীপাড়ায় চিকিৎসককে মারধর, আটক ১
কোটালীপাড়ায় চিকিৎসককে মারধর, আটক ১

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ক্যাটরিনা কাইফকে মালদ্বীপের ‘পর্যটন দূত’ ঘোষণা
ক্যাটরিনা কাইফকে মালদ্বীপের ‘পর্যটন দূত’ ঘোষণা

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

এবারের ঈদ আগের তুলনায় স্বস্তিদায়ক হয়েছে: মাওলানা এটিএম মা’ছুম
এবারের ঈদ আগের তুলনায় স্বস্তিদায়ক হয়েছে: মাওলানা এটিএম মা’ছুম

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

অস্ট্রিয়ায় স্কুলে বন্দুক হামলা, নিহত ১০
অস্ট্রিয়ায় স্কুলে বন্দুক হামলা, নিহত ১০

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফুটবলারদের বেতনই দিতে পারছে না ভারত!
ফুটবলারদের বেতনই দিতে পারছে না ভারত!

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ধুনটে বিএনপির সাবেক এমপি সিরাজকে ছাত্রদলের শুভেচ্ছা
ধুনটে বিএনপির সাবেক এমপি সিরাজকে ছাত্রদলের শুভেচ্ছা

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
আগামী বছর রমজান ও দুই ঈদের সম্ভাব্য তারিখ ঘোষণা
আগামী বছর রমজান ও দুই ঈদের সম্ভাব্য তারিখ ঘোষণা

৮ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

করোনা নিয়ে স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের জরুরি সতর্কতা
করোনা নিয়ে স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের জরুরি সতর্কতা

২০ ঘণ্টা আগে | হেলথ কর্নার

গোপন নথি সংগ্রহে ইরানের ভূমিকা উদ্বেগজনক: আইএইএ
গোপন নথি সংগ্রহে ইরানের ভূমিকা উদ্বেগজনক: আইএইএ

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কলকাতায় খুন হওয়া এমপি আনারের কোটি টাকার প্রাডো মিলল কুষ্টিয়ায়!
কলকাতায় খুন হওয়া এমপি আনারের কোটি টাকার প্রাডো মিলল কুষ্টিয়ায়!

১০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কাস্টমস অফিসে অসামাজিক কার্যকলাপ, যুবতীসহ গ্রেফতার ৩
কাস্টমস অফিসে অসামাজিক কার্যকলাপ, যুবতীসহ গ্রেফতার ৩

২২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইনসুলিন ছাড়াই আমিরাতে সফল ডায়াবেটিস চিকিৎসার দাবি
ইনসুলিন ছাড়াই আমিরাতে সফল ডায়াবেটিস চিকিৎসার দাবি

১৪ ঘণ্টা আগে | হেলথ কর্নার

ভারতে যাওয়ার সময় গোপালগঞ্জ জেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক গ্রেফতার
ভারতে যাওয়ার সময় গোপালগঞ্জ জেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক গ্রেফতার

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সাঁতার শেখাতে গিয়ে পুকুরেই শেষ হলো বাবা-মেয়ের জীবন
সাঁতার শেখাতে গিয়ে পুকুরেই শেষ হলো বাবা-মেয়ের জীবন

১৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে করোনা প্রতিরোধে নতুন নির্দেশনা জারি
শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে করোনা প্রতিরোধে নতুন নির্দেশনা জারি

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কোরবানির মাংসের ভাগ নেওয়াকে কেন্দ্র করে সংঘর্ষ, নিহত ১
কোরবানির মাংসের ভাগ নেওয়াকে কেন্দ্র করে সংঘর্ষ, নিহত ১

২২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

লন্ডন পৌঁছেছেন প্রধান উপদেষ্টা
লন্ডন পৌঁছেছেন প্রধান উপদেষ্টা

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুক্তরাজ্যের উদ্দেশে ঢাকা ছেড়েছেন প্রধান উপদেষ্টা
যুক্তরাজ্যের উদ্দেশে ঢাকা ছেড়েছেন প্রধান উপদেষ্টা

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আইসিসির হল অব ফেমে ৭ ক্রিকেটার
আইসিসির হল অব ফেমে ৭ ক্রিকেটার

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ড. ইউনূসের সরকার এখন ভঙ্গুর, শক্তি আর নেই : ইলিয়াস হোসেন
ড. ইউনূসের সরকার এখন ভঙ্গুর, শক্তি আর নেই : ইলিয়াস হোসেন

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রধান উপদেষ্টা ও তারেক রহমানের বৈঠক টার্নিং পয়েন্ট হতে পারে : ফখরুল
প্রধান উপদেষ্টা ও তারেক রহমানের বৈঠক টার্নিং পয়েন্ট হতে পারে : ফখরুল

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

৯ মাসে কিছু করতে না পারলে ৭ মাসে কী হবে— প্রশ্ন মাসুদ কামালের
৯ মাসে কিছু করতে না পারলে ৭ মাসে কী হবে— প্রশ্ন মাসুদ কামালের

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দুবাইয়ে নির্মিত হচ্ছে বিশ্বের সবচেয়ে উঁচু মেট্রো স্টেশন
দুবাইয়ে নির্মিত হচ্ছে বিশ্বের সবচেয়ে উঁচু মেট্রো স্টেশন

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সন্ধ্যায় বাংলাদেশ-সিঙ্গাপুর মহারণ
সন্ধ্যায় বাংলাদেশ-সিঙ্গাপুর মহারণ

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সব ‘বিদেশি’কেই বাংলাদেশে পুশ ইন করবে আসাম!
সব ‘বিদেশি’কেই বাংলাদেশে পুশ ইন করবে আসাম!

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঢাকায় গরমের দাপট, তাপমাত্রা ছুঁয়েছে ৩৪.৫ ডিগ্রি
ঢাকায় গরমের দাপট, তাপমাত্রা ছুঁয়েছে ৩৪.৫ ডিগ্রি

২৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

জাতীয় নির্বাচন: এপ্রিল নয়, কেন ডিসেম্বর-জানুয়ারিই যুক্তিযুক্ত
জাতীয় নির্বাচন: এপ্রিল নয়, কেন ডিসেম্বর-জানুয়ারিই যুক্তিযুক্ত

১৯ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

বিয়ে বাড়িতে মাংস কম দেওয়ায় সংঘর্ষ, বরসহ আহত ১৫
বিয়ে বাড়িতে মাংস কম দেওয়ায় সংঘর্ষ, বরসহ আহত ১৫

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

যুক্তরাষ্ট্রের ন্যাশনাল গার্ড : কখন, কেন এবং কীভাবে মোতায়েন করা হয়
যুক্তরাষ্ট্রের ন্যাশনাল গার্ড : কখন, কেন এবং কীভাবে মোতায়েন করা হয়

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ক্যালিফোর্নিয়ার গভর্নরকে গ্রেপ্তার করলে দারুণ হবে : ট্রাম্প
ক্যালিফোর্নিয়ার গভর্নরকে গ্রেপ্তার করলে দারুণ হবে : ট্রাম্প

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সব দলের মতামতের ভিত্তিতে জুলাই সনদ হতে হবে: শামা ওবায়েদ
সব দলের মতামতের ভিত্তিতে জুলাই সনদ হতে হবে: শামা ওবায়েদ

২০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বাছাইকৃত সংবাদ
বাছাইকৃত সংবাদ

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আমিরাতে বিনামূল্যে ওয়াইফাই: কোথায় পাবেন, কীভাবে ব্যবহার করবেন
আমিরাতে বিনামূল্যে ওয়াইফাই: কোথায় পাবেন, কীভাবে ব্যবহার করবেন

১৭ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

জাতীয় দলের অধিনায়কই সিঙ্গাপুর ফুটবল অ্যাসোসিয়েশনের সহসভাপতি!
জাতীয় দলের অধিনায়কই সিঙ্গাপুর ফুটবল অ্যাসোসিয়েশনের সহসভাপতি!

২২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

লন্ডনে ড. ইউনূস-তারেক রহমানের প্রথম ‘ওয়ান-টু ওয়ান’ বৈঠক হবে
লন্ডনে ড. ইউনূস-তারেক রহমানের প্রথম ‘ওয়ান-টু ওয়ান’ বৈঠক হবে

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৩৬ জেলায় বইছে মৃদু তাপপ্রবাহ
৩৬ জেলায় বইছে মৃদু তাপপ্রবাহ

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক