শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শুক্রবার, ২৮ মার্চ, ২০২৫

‘কী ফুল ফুটাবে তুমি হৃদয় যদি আগ্নেয়গিরি’

ফাইজুস সালেহীন
প্রিন্ট ভার্সন
‘কী ফুল ফুটাবে তুমি হৃদয় যদি আগ্নেয়গিরি’

মহান স্বাধীনতা দিবস ও ঈদুল ফিতর উপলক্ষে জাতির উদ্দেশে দেওয়া ভাষণে প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহম্মদ ইউনূস বলেছেন, ‘আমরা চাই আগামী নির্বাচনটি বাংলাদেশের ইতিহাসে সবচেয়ে অবাধ, সুষ্ঠু ও গ্রহণযোগ্য নির্বাচন হোক।’ এ আকাক্সক্ষা তো গোটা জাতির। কিন্তু যখন দেখা যায়, রাজনৈতিক সংস্কৃতি পরিবর্তনের তেমন কোনো লক্ষণ নেই, তখন খুব বেশি আশাবাদী হতে মন সায় দেয় না। যখন পেশিশক্তির আস্ফালন, অঢেল টাকার ঝনাৎ ঝনাৎ শব্দ শোনা যায়, তখন শঙ্কিতবোধ হয়, ‘কী ফুল ফুটাবে তুমি হৃদয় যদি আগ্নেয়গিরি’নির্বাচনে না জানি এগুলো কীভাবে অশুভ ছায়া ফেলে! এক তরুণ নেতা নিজের নির্বাচনি এলাকায় শত গাড়ির বহর নিয়ে শোডাউন করেছেন। এ রকম একটা শোডাউন করতে অনেক টাকার প্রয়োজন। কোথায় পেলেন তিনি এত টাকা? এমন প্রশ্ন উঠলে তিনি তাঁর জায়গা থেকে একটা ব্যাখ্যা দিয়েছেন। তিনি জানিয়েছেন, লাখ তিনেক টাকায় পঞ্চাশটি গাড়ি ভাড়া করার সামর্থ্য তাঁর পরিবারের পঞ্চাশ বছর আগেও ছিল। এই ব্যাখ্যা দেওয়ার পর সামাজিক মাধ্যমে নেটিজেনদের কেউ কেউ ওই নেতার বংশলতিকা নিয়ে টানাটানি করতে শুরু করেছেন, যা শোভন নয়। টাকা খরচ করে সাধারণ মানুষের চোখে ধাঁধা লাগিয়ে দেওয়ার মোটর শোভাযাত্রা আর ব্যক্তির গোষ্ঠী উদ্ধার দুটোই রাজনৈতিক অপসংস্কৃতি। সুষ্ঠু ও অবাধ নির্বাচনের পথে এগুলোও বাধা হয়ে দেখা দিতে পারে।

২৬ মার্চ জাতি স্বাধীনতা দিবস উদযাপন করেছে। এখনো আমরা স্বাধীনতার উত্তাল মার্চের মধ্যেই আছি। ৫ আগস্টের পরিবর্তনের পর থেকে বাংলাদেশের স্বাধীনতার ইতিহাস ভুলিয়ে দেওয়ার বা বেপথু করার প্রত্যক্ষ ও পরোক্ষ চেষ্টা যে চলছে, তা লুকিয়ে ছাপিয়ে রাখার সুযোগ নেই। দ্বিতীয় স্বাধীনতার কাগুজে ও মেঠো বক্তৃতা এরই মধ্যে আমরা অনেক শুনেছি। চিন্তক মহলের অনেকে এই ভেবে বিচলিতবোধ করেন, দ্বিতীয় স্বাধীনতার কথা বলে কৌশলে ইতিহাসের সত্যকে অপমানিত করার একটা চেষ্টা চলছে কিনা! দিন কয়েক আগে পত্রিকায় একটা খবর দেখলাম, মুক্তিযোদ্ধার নতুন সংজ্ঞা অনুযায়ী জাতীয় নেতাদেরও মুক্তিযুদ্ধের সহযোগী হিসেবে তালিকাভুক্ত করার প্রস্তাব করা হয়েছে। তবে তাঁরা সুযোগসুবিধা পাবেন আগের মতোই। এ ধরনের প্রস্তাব যাঁরা পেশ করেছেন তাঁদের সমালোচনা করতেও ভয় হয়। সৈয়দ নজরুল ইসলাম, তাজউদ্দীন আহমদসহ প্রবাসী সরকারের সদস্যদের রণাঙ্গনের মুক্তিযোদ্ধা না-ও বলতে পারেন। তাই বলে তাঁদের মুক্তিযুদ্ধের সহযোগী বানিয়ে দেওয়া হবে! কিতাবি সংজ্ঞায় যা-ই থাকুক না কেন, মহান মুক্তিযুদ্ধের দিনগুলোতে যে কিশোর মুক্তিযোদ্ধাদের পানি খাইয়েছে, ডাব খাইয়েছে, পথ দেখিয়ে দিয়েছে, সে-ও নিজেকে মুক্তিযুদ্ধের সহযোগী দাবি করতে পারে। প্রবাসী সরকার; যারা মুক্তিযুদ্ধকে প্রাতিষ্ঠানিক রূপ দিয়েছেন, যারা পরিকল্পনা করেছে, মুক্তিযুদ্ধ পরিচালনা করেছে তাদেরও মুক্তিযুদ্ধের সহযোগী বানিয়ে দেওয়া হবে! এগুলো কি ইতিহাস বিকৃত করার শামিল নয়! উপরন্তু নতুন সংজ্ঞায় ফেলে যাঁদের নাম মুক্তিযোদ্ধার তালিকা থেকে বাদ দিতে চাওয়া হচ্ছে, তালিকায় তাঁদের নাম থাকায় কেউ আপত্তিও করেননি। তাহলে এই অপ্রয়োজনীয় কাজটি কেন করা হবে? এগুলোও তো বাড়াবাড়ি। নাকি!

একটি জাতি যখন স্বাধীনতা পায়, তখন সে অবধারিতভাবে একটি মানচিত্র পায় এবং একটি পতাকা পায়। স্বাধীনতা পেলে দেশই কেবল স্বাধীন হয় না; দেশের মানুষগুলোও স্বাধীনতা পায়। স্বাধীন দেশে ব্যক্তিগতভাবে এবং সমষ্টিগতভাবে মানুষ যে অধিকারগুলো ভোগ করে প্রধানত সেগুলোর দ্বারাই সেই দেশের স্বাধীনতার গুণগত মান বিচার করা হয়ে থাকে। অন্ন, বস্ত্র, শিক্ষা, স্বাস্থ্য, বাসস্থান এবং বাক ও ব্যক্তির স্বাধীনতা ছাড়া ভৌগোলিক স্বাধীনতার মানে কেবলই শাসকের স্বাধীনতা। চিন্তার স্বাধীনতা, বলার বা মতপ্রকাশ করার স্বাধীনতা, পছন্দমতো বেছে নেওয়ার স্বাধীনতা, অর্থনৈতিক স্বাধীনতা, যোগ্যতা অনুযায়ী পেশা বেছে নেওয়ার স্বাধীনতা এবং ইতিহাসের সুরক্ষা এগুলোই ভৌগোলিক স্বাধীনতাকে ফলবান করে। এসব স্বাধীনতা অর্জন করে নিতে হয়, টুপ করে হাতের মুঠোয় চলে আসে না। বহু যুগের বহু সংগ্রামসাধনা ও ত্যাগের বিনিময়ে স্বাধীনতা আসে। অর্জিত সেই স্বাধীনতা রক্ষা করা আরও অনেক বেশি কঠিন। জাতিগতভাবে; মিলিতভাবে স্বাধীনতাবৃক্ষের যত্ন না নেওয়া হলে মানচিত্র, পতাকা, জাতীয় সংগীত, সংবিধান, বইয়ে লেখা আইন, একদল শাসক ও অনেক বাহিনী এসবের কোনোটাই স্বাধীনতার সুরক্ষা দেয় না। অথচ মাঝে মাঝে মনে হয়, স্বাধীনতাবৃক্ষের যতেœর ব্যাপারে আমাদের ঔদাসীন্য সীমাহীন। প্রায়শ বলা হয়ে থাকে, স্বাধীনতা আর দায়িত্বশীলতা চলে হাত ধরাধরি করে। বলার অপেক্ষা রাখে না, স্বাধীনতা ছাড়া যথার্থ দায়িত্ববোধ তৈরি হয় না। আবার দায়িত্বের বোধটা ঠিকমতো কাজ না করলে স্বাধীনতা সুরক্ষিত হয় না। স্বাধীন ভূখন্ডের যেমন সীমানা রয়েছে, তেমনই একটি স্বাধীন দেশের মানুষ যেসব মৌলিক অধিকার ভোগ করে, তার প্রতিটিরই চৌহদ্দি রয়েছে। এই সীমারেখা বা চৌহদ্দির কিছু আইন দ্বারা স্পষ্টভাবে চিহ্নিত, আর কিছু নীতিনৈতিকতা এবং বিবেক দ্বারা সীমায়িত। এই সীমারেখাটা চিনতে পারা এবং তা মেনে চলার জন্য সবচেয়ে বেশি দরকার দায়িত্ববোধ, দরকার জাগ্রত বিবেক। কেন যেন মনে হয়, কথায় ও কাজে সীমার মধ্যে থাকার যে প্রয়োজনীয়তা রয়েছে, তা আমরা ভুলতে বসেছি। আর আমরা যখন সীমা লঙ্ঘন করি, তখন অতীতের দিকে অঙুলি নির্দেশ করে বলি, স্বৈরাচার আমলে যে এত এত সীমা লঙ্ঘনের ঘটনা ঘটেছে, তখন আপনি বিবেকবান কোথায় ছিলেন? কিন্তু এ কথা বলি না, অতীতের খারাপ কাজগুলোর পুনরাবৃত্তি আমরা করব না, করতে দেব না। তার বদলে একটি সুন্দর সহনশীল গণতান্ত্রিক সমাজ বিনির্মাণ করব। বলাই বাহুল্য, সে আশা নিয়েই জাতি জুলাই আন্দোলনের মধ্য দিয়ে পরিবর্তন এনেছে। কিন্তু সেই আশা পূরণ হচ্ছে কোথায়!

সংস্কার সংস্কার করে একদল মানুষ মুখে ফেনা তুলে ফেলছে। সংস্কারের আগে তারা কিছুই হতে দেবে না। কিন্তু কী সংস্কার তারা করবে? মনের মধ্যে অতীতের সব জীর্ণতা, হীনতা, বিদ্বেষ, কৌশল সবকিছু জমা রেখে মোড়ক বদলে পুরোনো জিনিস দিয়ে ‘এই নাও নতুন জিনিস দিলাম’ বলে ছেলে ভোলাবেন? দ্বিতীয় স্বাধীনতার নামে ইতিহাসের মূল উপাদানগুলো বদলে দেওয়া কিংবা ইতিহাসের সত্য গোপন করার চেষ্টাও গ্রহণযোগ্য হতে পারে না।

মহান মুক্তিযুদ্ধের মধ্য দিয়ে অর্জিত স্বাধীনতার উষাকাল থেকে শুরু করে ৫৪ বছর ধরে আমরা মহিমান্বিত স্বাধীনতা ও তার ইতিহাস নিয়ে লুকোচুরি খেলেছি। আর এই লুকোচুরির মধ্য দিয়ে স্বাধীনতার ঔজ্জ্বল্যকে মলিন করেছি অনেকখানি। ইতিহাসের সত্য গোপন ও বিকৃত করেছি অবলীলায়। বাংলাদেশের সাংস্কৃতিক বৈশিষ্ট্য, বৈচিত্র্য ও স্বকীয়তাকে করেছি ধূলিমলিন। মুক্তবুদ্ধি চর্চার পথকে করেছি অবরুদ্ধ। কর্তৃত্ববাদী শাসনের দেড় দশককালে উন্নয়নের দোকানে বিক্রি হয়ে গিয়েছিল আমাদের গণতন্ত্র; যা ছিল স্বাধীনতার অন্যতম স্তম্ভ। স্বাধীনতা ও মহান মুক্তিযুদ্ধের জাতীয় স্পিরিট যেন কিনে নিয়েছিল সেই সময়ের শাসক দল। আর আজ সেই ধুলোমলিন চেতনার কফিনে যেন বা পেরেক মারতে চাইছে কোনো কোনো মহল। তা না হলে স্বাধীনতা দিবসের অনুষ্ঠান মঞ্চে দাঁড়িয়ে একটি রাজনৈতিক দলের দায়িত্বশীল নেতা কেমন করে বলেন, ১৯৭১ সালে মুক্তিযুদ্ধের মধ্য দিয়ে যে স্বাধীনতা আমরা পেয়েছিলাম, সেটা প্রকৃত স্বাধীনতা ছিল না। এই অবান্তর কথা যদি মানতে হয়, তা হলে তো ২৬ মার্চও প্রকৃত স্বাধীনতা দিবস নয়। দেশের স্বাধীনতাকে এভাবে অবমূল্যায়নের কী মানে থাকতে পারে!

স্বাধীনতার অতন্দ্রপ্রহরী যে সেনাবাহিনী, সেই বাহিনীকেই বা কেন রাজনৈতিক বিতর্কে টেনে অনা হচ্ছে? আরেক নেতা সেনাবাহিনী ও দেশের রাষ্ট্রপতির সমালোচনা করতে গিয়ে এমন কিছু অশ্রাব্য গালি ব্যবহার করেছে যেগুলো বাকস্বাধীনতার সীমা ছাড়িয়ে চলে গেছে বহুদূর। নিঃসন্দেহে এসব দায়িত্বহীন কথা ও কাজ স্বাধীনতার চেতনায় শরাঘাত করে। গণতন্ত্রের পথকেও এগুলো কণ্টকিত করতে পারে। কাজেই সংযম ও সতর্কতা অবলম্বন করা প্রয়োজন সবার, সব সময়। বেশি ক্রোধ, বেশি চালাকি ভালো নয়। এ প্রসঙ্গে স্মরণ করা যেতে পারে কাহলিল জিবরানের অমোচনীয় সুবচন, ‘কী ফুল ফুটাবে তুমি, হৃদয় যদি আগ্নেয়গিরি!’ মনের ভেতর ক্রোধ, অসহিষ্ণুতা ও প্রতিহিংসার উনুন জ্বালিয়ে রেখে ভালো কিছু করা যায় না। আগুনের উত্তাপ পরিবেশ-প্রতিবেশের বিপর্যয় ডেকে আনে।

♦ লেখক : সিনিয়র সাংবাদিক ও কথাসাহিত্যিক

 

 

এই বিভাগের আরও খবর
বাজেটের চ্যালেঞ্জ
বাজেটের চ্যালেঞ্জ
পবিত্র ঈদুল আজহা
পবিত্র ঈদুল আজহা
হজ ও ঈদুল আজহা
হজ ও ঈদুল আজহা
পরিবেশ ও কোরবানি
পরিবেশ ও কোরবানি
নির্বাচন দিতে টালবাহানা কেন?
নির্বাচন দিতে টালবাহানা কেন?
বানরের পিঠা ভাগের পর নির্বাচন
বানরের পিঠা ভাগের পর নির্বাচন
রাজস্ব বাড়ান
রাজস্ব বাড়ান
প্রাথমিকে স্কুল ফিডিং
প্রাথমিকে স্কুল ফিডিং
জিয়া : অনন্য রাষ্ট্রনায়ক
জিয়া : অনন্য রাষ্ট্রনায়ক
জলবায়ু পরিবর্তনজনিত বিপর্যয় মানুষের কামাই
জলবায়ু পরিবর্তনজনিত বিপর্যয় মানুষের কামাই
৪০০ হাজিকে পুড়িয়ে হত্যার সেই বর্বরতা
৪০০ হাজিকে পুড়িয়ে হত্যার সেই বর্বরতা
গণহত্যার বিচার
গণহত্যার বিচার
সর্বশেষ খবর
সান ফ্রান্সিসকোতে সহিংস বিক্ষোভ, গ্রেপ্তার ৬০
সান ফ্রান্সিসকোতে সহিংস বিক্ষোভ, গ্রেপ্তার ৬০

১ সেকেন্ড আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘সংস্কারের নামে নির্বাচন দীর্ঘায়িত করার কোনও সুযোগ নেই’
‘সংস্কারের নামে নির্বাচন দীর্ঘায়িত করার কোনও সুযোগ নেই’

১০ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

কক্সবাজার সৈকতে পিতাপুত্রের মৃত্যু
কক্সবাজার সৈকতে পিতাপুত্রের মৃত্যু

১৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সিঙ্গাপুরের বিপক্ষে ১০ মিনিট হলেও খেলতে চান জামাল
সিঙ্গাপুরের বিপক্ষে ১০ মিনিট হলেও খেলতে চান জামাল

২৭ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

ঈদের টানা ছুটিতে পর্যটকে মুখরিত কুয়াকাটা
ঈদের টানা ছুটিতে পর্যটকে মুখরিত কুয়াকাটা

২৯ মিনিট আগে | পর্যটন

ভোলায় মাদ্রাসা শিক্ষার্থীদের নিয়ে বসুন্ধরা শুভসংঘের ফল উৎসব
ভোলায় মাদ্রাসা শিক্ষার্থীদের নিয়ে বসুন্ধরা শুভসংঘের ফল উৎসব

৩৮ মিনিট আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

গাজীপুরে আগুনে পুড়লো ৬ ঝুট গুদাম
গাজীপুরে আগুনে পুড়লো ৬ ঝুট গুদাম

৪০ মিনিট আগে | নগর জীবন

নদীতে গোসলে নেমে নিখোঁজ বৃদ্ধের লাশ উদ্ধার
নদীতে গোসলে নেমে নিখোঁজ বৃদ্ধের লাশ উদ্ধার

৪১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

রডনি কিং থেকে ব্ল্যাক লাইভস ম্যাটার: লস অ্যাঞ্জেলেস যেন প্রতিবাদের স্বর্গভূমি
রডনি কিং থেকে ব্ল্যাক লাইভস ম্যাটার: লস অ্যাঞ্জেলেস যেন প্রতিবাদের স্বর্গভূমি

৪১ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নির্বাচনে লেভেল প্লেয়িং ফিল্ড দেখতে চাই: সারজিস আলম
নির্বাচনে লেভেল প্লেয়িং ফিল্ড দেখতে চাই: সারজিস আলম

৫৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ডিএমপির যাত্রাবাড়ী থানা পরিদর্শন করলেন স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
ডিএমপির যাত্রাবাড়ী থানা পরিদর্শন করলেন স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

৫৫ মিনিট আগে | জাতীয়

কেরালা উপকূলে সিঙ্গাপুরের জাহাজে আগুন
কেরালা উপকূলে সিঙ্গাপুরের জাহাজে আগুন

৫৯ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জামায়াত নেতার মৃত্যু রাজনৈতিকভাবে টেনে না নেওয়ার অনুরোধ বিএনপির
জামায়াত নেতার মৃত্যু রাজনৈতিকভাবে টেনে না নেওয়ার অনুরোধ বিএনপির

৫৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

আমরা গণতান্ত্রিক অধিকার ও নির্বাচন চাই : মির্জা ফখরুল
আমরা গণতান্ত্রিক অধিকার ও নির্বাচন চাই : মির্জা ফখরুল

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ধর্ম ও শহীদদের টেনে দু’একটি রাজনৈতিক দল প্রভাব বিস্তার করছে: রিজভী
ধর্ম ও শহীদদের টেনে দু’একটি রাজনৈতিক দল প্রভাব বিস্তার করছে: রিজভী

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রথম ‍দিনেই ১০ লাখ পেরিয়ে ‘ক্যাপিটাল ড্রামা’র প্রথম নাটক
প্রথম ‍দিনেই ১০ লাখ পেরিয়ে ‘ক্যাপিটাল ড্রামা’র প্রথম নাটক

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

বেনাপোলে বোমা হামলা চালিয়ে যুবদল নেতাকে হত্যা, গ্রেফতার ২
বেনাপোলে বোমা হামলা চালিয়ে যুবদল নেতাকে হত্যা, গ্রেফতার ২

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কোরবানি দিতে গিয়ে ৩ দিনে ৯৪২ জন পঙ্গু হাসপাতালে, ভর্তি ৩২৪
কোরবানি দিতে গিয়ে ৩ দিনে ৯৪২ জন পঙ্গু হাসপাতালে, ভর্তি ৩২৪

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রতারক চক্র থেকে দর্শকদের সতর্ক করল স্টার সিনেপ্লেক্স
প্রতারক চক্র থেকে দর্শকদের সতর্ক করল স্টার সিনেপ্লেক্স

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

চামড়ায় কাঙ্ক্ষিত দাম না পাওয়ার কারণ জানালেন শিল্প উপদেষ্টা
চামড়ায় কাঙ্ক্ষিত দাম না পাওয়ার কারণ জানালেন শিল্প উপদেষ্টা

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বিএনপির প্রত্যাশা, নির্বাচন যেন ডিসেম্বরের মধ্যেই হয় : শামসুজ্জামান দুদু
বিএনপির প্রত্যাশা, নির্বাচন যেন ডিসেম্বরের মধ্যেই হয় : শামসুজ্জামান দুদু

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ড. ইউনূস এবং তার কিছু পোষা স্টুডেন্ট ছাড়া সবাই নির্বাচন চায়: রুমিন ফারহানা
ড. ইউনূস এবং তার কিছু পোষা স্টুডেন্ট ছাড়া সবাই নির্বাচন চায়: রুমিন ফারহানা

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আটক ‘ম্যাডলিন’ থেকে যে বার্তা দিলেন গ্রেটা থুনবার্গ
আটক ‘ম্যাডলিন’ থেকে যে বার্তা দিলেন গ্রেটা থুনবার্গ

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

স্ত্রীকে হত্যার অভিযোগে স্বামী আটক
স্ত্রীকে হত্যার অভিযোগে স্বামী আটক

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ঈদের ছুটিতে সোনারগাঁয়ের বিনোদন কেন্দ্রগুলোতে উপচে পড়া ভিড়
ঈদের ছুটিতে সোনারগাঁয়ের বিনোদন কেন্দ্রগুলোতে উপচে পড়া ভিড়

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

হত্যা মামলার আসামির জামিন বাতিলের দাবিতে মানিকগঞ্জে মানববন্ধন
হত্যা মামলার আসামির জামিন বাতিলের দাবিতে মানিকগঞ্জে মানববন্ধন

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রীতির প্রশ্নে ‘অন্যরকম’ উত্তর দিলেন পন্টিং
প্রীতির প্রশ্নে ‘অন্যরকম’ উত্তর দিলেন পন্টিং

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

দফায় দফায় সংঘর্ষে উত্তাল ভারতের মণিপুর
দফায় দফায় সংঘর্ষে উত্তাল ভারতের মণিপুর

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নওগাঁয় গরুর চামড়ার দাম মিললেও ছাগলের চামড়ায় আগ্রহ নেই
নওগাঁয় গরুর চামড়ার দাম মিললেও ছাগলের চামড়ায় আগ্রহ নেই

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চাঁপাইনবাবগঞ্জে দু’দলের সংঘর্ষে বৃদ্ধ নিহত, নারীসহ আহত ৫
চাঁপাইনবাবগঞ্জে দু’দলের সংঘর্ষে বৃদ্ধ নিহত, নারীসহ আহত ৫

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
দেশে ফিরেছেন আব্দুল হামিদ
দেশে ফিরেছেন আব্দুল হামিদ

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তবে কি আর ফিরে আসা হবে না তানিন সুবহার?
তবে কি আর ফিরে আসা হবে না তানিন সুবহার?

২২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

গাজাগামী ‘ম্যাডলিন’ জাহাজ দখলে নিল ইসরায়েল
গাজাগামী ‘ম্যাডলিন’ জাহাজ দখলে নিল ইসরায়েল

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কানাডায় নৌকাডুবিতে প্রাণ গেল বাংলাদেশি পাইলট ও ব্যবসায়ীর
কানাডায় নৌকাডুবিতে প্রাণ গেল বাংলাদেশি পাইলট ও ব্যবসায়ীর

৫ ঘণ্টা আগে | পরবাস

৪ নমুনা পরীক্ষায় ৩ জনের দেহেই মিললো করোনা
৪ নমুনা পরীক্ষায় ৩ জনের দেহেই মিললো করোনা

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১১ জুন মুক্তি পেতে পারেন ইমরান খান
১১ জুন মুক্তি পেতে পারেন ইমরান খান

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তাইওয়ানের মহড়ায় নজর কাড়লো নতুন যুদ্ধজাহাজ ও হেলিকপ্টার
তাইওয়ানের মহড়ায় নজর কাড়লো নতুন যুদ্ধজাহাজ ও হেলিকপ্টার

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের সংবেদনশীল গোপন নথি প্রকাশ করা হবে: ইরান
ইসরায়েলের সংবেদনশীল গোপন নথি প্রকাশ করা হবে: ইরান

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এপ্রিলে নির্বাচনের যে ব্যাখ্যা দিলেন প্রেস সচিব
এপ্রিলে নির্বাচনের যে ব্যাখ্যা দিলেন প্রেস সচিব

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজাগামী ত্রাণবাহী জাহাজ ‘ম্যাডলিন’ থামাতে চায় ইসরায়েল
গাজাগামী ত্রাণবাহী জাহাজ ‘ম্যাডলিন’ থামাতে চায় ইসরায়েল

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আবদুল হামিদ প্রসঙ্গে যা বললেন স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
আবদুল হামিদ প্রসঙ্গে যা বললেন স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কাতার জাতীয় ফুটবল দলে বাংলাদেশি বংশোদ্ভূত নাবিল
কাতার জাতীয় ফুটবল দলে বাংলাদেশি বংশোদ্ভূত নাবিল

২১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নির্বাচন ডিসেম্বরের মধ্যেই দিতে হবে : নবীউল্লাহ নবী
নির্বাচন ডিসেম্বরের মধ্যেই দিতে হবে : নবীউল্লাহ নবী

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

রাশিয়ার ভয়ে বাঙ্কার নির্মাণে জোর দিচ্ছে জার্মানি!
রাশিয়ার ভয়ে বাঙ্কার নির্মাণে জোর দিচ্ছে জার্মানি!

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হৃদরোগ বিশেষজ্ঞ সেজে ৫০ জনের অস্ত্রপচার, তারপর....
হৃদরোগ বিশেষজ্ঞ সেজে ৫০ জনের অস্ত্রপচার, তারপর....

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রণক্ষেত্র লস অ্যাঞ্জেলেস, দফায় দফায় সংঘর্ষে বাড়ছে উত্তেজনা
রণক্ষেত্র লস অ্যাঞ্জেলেস, দফায় দফায় সংঘর্ষে বাড়ছে উত্তেজনা

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মানিকগঞ্জে যমুনার গর্ভে বিলীন তিনতলা স্কুলভবন
মানিকগঞ্জে যমুনার গর্ভে বিলীন তিনতলা স্কুলভবন

২৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

অভিবাসনবিরোধী অভিযানে টালমাটাল লস অ্যাঞ্জেলেস
অভিবাসনবিরোধী অভিযানে টালমাটাল লস অ্যাঞ্জেলেস

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রধান উপদেষ্টা যুক্তরাজ্য সফরে যাচ্ছেন আজ
প্রধান উপদেষ্টা যুক্তরাজ্য সফরে যাচ্ছেন আজ

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঢাকার সড়কে কোরবানির বর্জ্যের স্তূপ, যা বলল ডিএনসিসি
ঢাকার সড়কে কোরবানির বর্জ্যের স্তূপ, যা বলল ডিএনসিসি

২২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সচিবালয় ও যমুনার আশপাশে সভা-সমাবেশ নিষিদ্ধ ঘোষণা
সচিবালয় ও যমুনার আশপাশে সভা-সমাবেশ নিষিদ্ধ ঘোষণা

১৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

১২ দেশের নাগরিকদের যুক্তরাষ্ট্রে প্রবেশে নিষেধাজ্ঞা, সোমবার থেকেই কার্যকর
১২ দেশের নাগরিকদের যুক্তরাষ্ট্রে প্রবেশে নিষেধাজ্ঞা, সোমবার থেকেই কার্যকর

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যে ১৪ দেশের জন্য ব্লক ওয়ার্ক ভিসা সাময়িকভাবে স্থগিত করেছে সৌদি
যে ১৪ দেশের জন্য ব্লক ওয়ার্ক ভিসা সাময়িকভাবে স্থগিত করেছে সৌদি

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ড. ইউনূস-নরেন্দ্র মোদির ঈদ শুভেচ্ছা বিনিময়
ড. ইউনূস-নরেন্দ্র মোদির ঈদ শুভেচ্ছা বিনিময়

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ডুবে যাচ্ছে চলনবিলের হাজারো একর জমির পাকা ধান
ডুবে যাচ্ছে চলনবিলের হাজারো একর জমির পাকা ধান

২২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

যে কারণে ইরানে কুকুর নিয়ে হাঁটায় ফের নিষেধাজ্ঞা
যে কারণে ইরানে কুকুর নিয়ে হাঁটায় ফের নিষেধাজ্ঞা

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশ-সিঙ্গাপুর ম্যাচের নিরাপত্তায় থাকবে সোয়াট
বাংলাদেশ-সিঙ্গাপুর ম্যাচের নিরাপত্তায় থাকবে সোয়াট

১৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ড. ইউনূস ছাগল দিয়ে হালচাষের চেষ্টা করছেন : কনক সরওয়ার
ড. ইউনূস ছাগল দিয়ে হালচাষের চেষ্টা করছেন : কনক সরওয়ার

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

থাই-কম্বোডিয়া সীমান্তে কী হচ্ছে
থাই-কম্বোডিয়া সীমান্তে কী হচ্ছে

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অন্তর্বর্তী সরকার দেশের মাঝারি ও ক্ষুদ্র শিল্পের বিকাশে আন্তরিক: প্রধান উপদেষ্টা
অন্তর্বর্তী সরকার দেশের মাঝারি ও ক্ষুদ্র শিল্পের বিকাশে আন্তরিক: প্রধান উপদেষ্টা

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক