শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বুধবার, ০৯ এপ্রিল, ২০২৫ আপডেট: ০০:২৭, বুধবার, ০৯ এপ্রিল, ২০২৫

এই লুটপাটের সংস্কৃতি আমাদের নয়

অদিতি করিম
প্রিন্ট ভার্সন
এই লুটপাটের সংস্কৃতি আমাদের নয়

গাজা এখন জ্বলছে। সারা বিশ্বকে স্তম্ভিত করে গাজায় চলছে নারকীয় গণহত্যা, তাণ্ডব। মানবতার বিরুদ্ধে অপরাধের এক নিকৃষ্টতম উদাহরণ সৃষ্টি হয়েছে ইসরায়েলি বর্বরতায়। গাজায় এই গণহত্যার প্রতিবাদ হচ্ছে বিশ্বজুড়ে। সারা বিশ্বেই শান্তিকামী মানুষ এই গণহত্যা বন্ধ, যুদ্ধ বন্ধের আহ্বান জানাচ্ছে। বাংলাদেশ সরকারও গাজায় গণহত্যা বন্ধ এবং অবিলম্বে যুদ্ধবিরতির আহ্বান জানিয়েছে। সারা বিশ্বে ৭ এপ্রিল পালিত হয়েছে নো ওয়ার্ক, নো স্কুল কর্মসূচি। গাজার গণহত্যার প্রতিবাদে এই কর্মসূচি পালন করে বাংলাদেশও। বাংলাদেশের শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানগুলো সোমবার বন্ধ ছিল। দেশজুড়ে হয়েছে গণহত্যা বন্ধের দাবিতে প্রতিবাদ মিছিল, বিক্ষোভ। কিন্তু এই প্রতিবাদ মিছিল এবং বিক্ষোভে কিছু সুযোগসন্ধানী বিভিন্ন স্থানে দোকানপাটে হামলা করেছে, লুটপাট, অগ্নিসংযোগ করেছে। একটা ভালো কাজ কীভাবে কিছু খারাপ মানুষের জন্য নষ্ট হয়, তার এক নিকৃষ্ট উদাহরণ সৃষ্টি হলো গত ৭ এপ্রিল। এসব ঘটনা কোনোভাবেই ইসরায়েলের প্রতি ক্ষোভের প্রকাশ নয়। যারা ঘটনাগুলো ঘটিয়েছে, তারা সুস্পষ্টভাবে অপরাধী, সুযোগসন্ধানী এবং লুটেরা। এরা দুর্বৃত্ত, অপরাধী। এই ধ্বংসাত্মক তৎপরতায় না পবিত্র ইসলাম ধর্মের প্রতি সুবিচার করা হয়েছে, না গাজাবাসীর প্রতি জানানো হয়েছে সহানুভূতি। এভাবে বিভিন্ন প্রতিষ্ঠান ভাঙচুর, লুটপাট বরং বিশ্বজুড়ে নেতিবাচক ধারণা সৃষ্টি করবে। যারা এসব অপকর্ম করেছে তারা শুধু বাংলাদেশের ক্ষতি করেনি, পবিত্র ধর্মকে অবমাননা করেছে।

বাংলাদেশের জনগণ শান্তিপ্রিয়। বাংলাদেশের জনগণ হিংসা, হানাহানি অপছন্দ করে। একে অন্যের সঙ্গে মমতার বন্ধনে থাকতে চায়। কিন্তু যখন এ দেশের মানুষ প্রতিবাদে মুখর হয়, তখন তার অধিকার আদায়ের জন্য জীবন উৎসর্গ করে। এ দেশের মানুষ বারবার এটা প্রমাণ করেছে। কিন্তু কোনো কিছু লুটপাট করা, দুর্বৃত্তায়ন ইত্যাদি আমাদের সংস্কৃতি নয়। বরং অন্যের আমানত হেফাজত করাই আমাদের ঐতিহ্য। কিন্তু দুর্ভাগ্যের বিষয় সাম্প্রতিক সময়ে লুটপাটের প্রবণতা ব্যাপকভাবে দেখা যাচ্ছে। কিছু কিছু সুযোগসন্ধানী দুর্বৃত্ত সুযোগ পেলেই বিভিন্ন স্থানে লুটপাট, হামলা এবং ভাঙচুর করছে। ৫ আগস্টের গণ অভ্যুত্থানের সময় থেকেই আমরা এই দুর্বৃত্তদের অপতৎপরতা লক্ষ করছি। সাধারণ মানুষ এতে বিরক্ত। তারা এই ঘৃণ্য তৎপরতাকে ঘৃণা করে। ৫ আগস্টের পর আমরা দেখলাম কিছু সুযোগসন্ধানী বিভিন্ন স্থানে হামলা, ভাঙচুর ও অগ্নিসংযোগের ঘটনা ঘটাল। তারা টার্গেট করে বিভিন্ন বাড়িতে গিয়ে লুটপাট করল। একজন ব্যক্তির বিরুদ্ধে অপরাধ থাকতেই পারে। ব্যক্তির দুর্নীতি, গণহত্যা বা অপরাধের বিচার আইনের বিষয়। যখন কোনো ব্যক্তিকে অপরাধের অভিযোগে অভিযুক্ত করা হয়, তখন তার বিচারের জন্য নির্দিষ্ট আইন আছে। আইন অনুযায়ী তার বিচার হবে। বর্তমান অন্তর্র্বর্তী সরকার দায়িত্ব গ্রহণের পর এই বিচারপ্রক্রিয়া শুরু করেছে। কিন্তু বিচার নিজের হাতে তুলে নেওয়া এবং বিচারের নামে তার বাড়িঘর ভাঙচুর, লুটপাট করা কোনো সভ্যসমাজের কাজ নয়। এটি যারা করেছেন তারা শুধু অসভ্য বর্বর নন, তারা দেশদ্রোহীও বটে। এরা দেশের জন্য ক্ষতিকর। এই রাষ্ট্রের জন্য বিপজ্জনক।

বাংলাদেশে গাজাবাসীর সমর্থনে যে বিক্ষোভ-প্রতিবাদ হয়েছে সেটি অবশ্যই সমর্থনযোগ্য। বাংলাদেশের জনগণ বিশেষ করে তরুণসমাজ এই প্রতিবাদ-বিক্ষোভে সবার আগে সামনে এসে দাঁড়িয়েছে। তারা ৫ আগস্টের মতোই রাজপথে নেমে গাজাবাসীর প্রতি তাদের সমর্থন এবং সংহতি ব্যক্ত করেছেন। এটা অত্যন্ত আশার কথা। এর ফলে সারা বিশ্বের মুসলিম সমাজের জন্য বাংলাদেশ সমর্থনের বার্তা দিয়েছে। কিন্তু এই পুরো আয়োজনকে নষ্ট করে দিয়েছে কিছু লুটেরা দুর্বৃত্ত। তারা ভাঙচুর এবং লুটপাট করে একটা ভিন্ন বার্তা দিয়েছে। এমন সময় তারা এ ধরনের ঘটনা ঘটিয়েছে, যখন বাংলাদেশে বিনিয়োগ সম্মেলন চলছিল। শতাধিক বিদেশি বিনিয়োগকারী ঢাকায় অবস্থান করছিলেন। চার দিনের সম্মেলনে ৫০টি দেশের উদ্যোক্তাদের উপস্থিতিতে দেশে এই ঘটনা জঘন্য নিন্দনীয়। বিনিয়োগ সম্মেলনের উদ্বোধনী দিনে বিভিন্ন বিদেশি বিনিয়োগকারী বাংলাদেশের বৈদেশিক বিনিয়োগের ব্যাপারে আগ্রহ দেখাচ্ছিলেন। এরকম সময়ে এই হামলা এবং লুটপাটের ঘটনা বাংলাদেশ সম্পর্কে বিদেশি বিনিয়োগকারীদের একটা নেতিবাচক ধারণা দেবে। বিদেশি বিনিয়োগকারীদের মধ্যে আস্থার সংকট সৃষ্টি হবে, তৈরি হবে নিরাপত্তাহীনতা।

কিছু দিন ধরেই বাংলাদেশে জঙ্গিবাদের উত্থান নিয়ে নানা রকম কথাবার্তা হচ্ছে। আন্তর্জাতিক গণমাধ্যমে শঙ্কা প্রকাশ করা হচ্ছে, বাংলাদেশে জঙ্গিবাদের উত্থান ঘটেছে। এ রকম শঙ্কার অন্যতম কারণ সব লুটপাট এবং বিচার নিজের হাতে তুলে নেওয়ার প্রবণতা। ৫ আগস্টে বিভিন্ন স্থাপনায় হামলা, বিভিন্ন বাসাবাড়িতে হামলা, ধানমন্ডি ৩২ নম্বর গুঁড়িয়ে দেওয়া ইত্যাদি ঘটনা আন্তর্জাতিক সম্প্রদায় ভালোভাবে নেয়নি। অনেকেই মনে করেন, উগ্র মৌলবাদী গোষ্ঠী এসব ধ্বংসাত্মক তৎপরতার মূল হোতা। এর সঙ্গে যুক্ত হয়েছে হিযবুত তাহরীরের সাম্প্রতিক তৎপরতা। ভারতে এসে মার্কিন গোয়েন্দাপ্রধান তুলসি গ্যাবার্ড বলেছেন, বাংলাদেশে খেলাফত প্রতিষ্ঠার প্রচেষ্টা চলছে। বিশ্বজুড়ে যখন বাংলাদেশের বিরুদ্ধে এ ধরনের প্রচারণা হচ্ছে, ঠিক সে সময় কেএফসি, বাটা বা পিৎজহাটে সংঘবদ্ধ আক্রমণের ঘটনা উদ্বেগজনক নয় শুধু, বাংলাদেশের জন্য ভীষণ ক্ষতিকর। এর ফলে বিশ্বে বাংলাদেশ সম্পর্কে একটা ভুল বার্তা যাবে। এত দিন ধরে যে প্রচারণাগুলো বাংলাদেশ সম্পর্কে হচ্ছিল, এ দেশে উগ্র মৌলবাদীরা ক্ষমতা দখল করেছে বা ৫ আগস্টের পট পরিবর্তনের পর উগ্র মৌলবাদীদের দাপট বেড়েছে সেই বক্তব্যগুলো আরও শক্ত ভিত্তি পাবে।

পৃথিবীর বিভিন্ন দেশেই গাজার গণহত্যার প্রতিবাদে বিক্ষোভ সমাবেশ হয়েছে। মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে চলছে ব্যাপক বিক্ষোভ। এসব বিক্ষোভে তো কোনো ভাঙচুরের ঘটনা ঘটেনি। কেউ ব্যবসাপ্রতিষ্ঠান, দোকানপাট লুট করেনি। বাংলাদেশে কেন ঘটল? বাংলাদেশের মানুষ কখনো এ ধরনের লুটপাট বা অগ্নিসংযোগ করে না। বরং বিশ্বের বড় বড় উন্নত দেশে আমরা লক্ষ করি সেখানে এক মিনিটের জন্য বিদ্যুৎ গেলে ভয়ংকর কাণ্ড ঘটে, লুটপাট, ধর্ষণের মতো ঘটনা ঘটে ব্যাপকভাবে। সৃষ্টি হয় অরাজকতা। বাংলাদেশ সেখানে উজ্জ্বল একটি ব্যতিক্রম। বিদেশের মানুষ একে অন্যকে পাহারা দেয়। একে অন্যের সম্পদ সংরক্ষণ করে। এ দেশের গ্রামে অনেক বাড়িতে রাতে দরজা দেওয়া হয় না। খোলা উঠোনে তারা একসঙ্গে সময় কাটায়। এ দেশের মানুষ কোনো কিছু পড়ে থাকলে তুলে নেয় না। এ দেশের মানুষ যেকোনো দোকানপাটে গিয়ে ভাঙচুরে অভ্যস্ত নয়। বরং এ ধরনের ঘটনা যখন ঘটে, তখন সাধারণ মানুষ বাধা দেয়, প্রতিরোধ করে। এ দেশের সিংহভাগ মানুষ সম্প্রীতির বন্ধন এবং একটি শান্তিময় জীবনযাপনে আগ্রহী। কিন্তু ইদানীং কিছু দুর্বৃত্ত সুপরিকল্পিতভাবে এ ধরনের ঘটনা ঘটাচ্ছে। দেশের বিপুল জনগোষ্ঠীর সঙ্গে এর কোনো সম্পর্ক নেই। ফলে একদিকে যেমন বাংলাদেশের জনগণের মধ্যে সৃষ্টি হচ্ছে আতঙ্ক, নিরাপত্তাহীনতা, অন্যদিকে বাংলাদেশ সম্পর্কে বিশ্বের কাছে একটা ভুল বার্তা যাচ্ছে। যারা এ ধরনের ঘটনা ঘটিয়েছে তারা কখনো মানবতার পূজারি নয়। গাজার গণহত্যা নিয়ে তাদের কোনো আবেগ আছে বলে মনে হয় না। কারণ যে ভিডিওগুলো প্রকাশ পেয়েছে তাতে দেখা যাচ্ছে, তারা জুতা, জিনিসপত্র ইত্যাদি নিয়ে দুর্বৃত্তের মতো পালাচ্ছে। এরা কী শুধু লুট করার জন্য করেছে, না এর পেছনে সুদূরপ্রসারী একটি ষড়যন্ত্র রয়েছে, তা খতিয়ে দেখতে হবে। আশার কথা, পুলিশপ্রধান এ ঘটনার পর কঠোর বিবৃতি দিয়েছেন। তিনি বলেছেন, যারা এই সমস্ত হামলার সঙ্গে জড়িত, তারা লুটপাটকারী। তাদের অবিলম্বে আইনের আওতায় আনার নির্দেশ দিয়েছেন। বিডার নির্বাহী পরিচালকও এ ঘটনা নিয়ে উদ্বেগ প্রকাশ করেছেন।

বাংলাদেশ অর্থনীতিতে একটা কঠিন সময় পার করছে। সাম্প্রতিক সময়ে মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প বাংলাদেশের রপ্তানি পণ্যের ওপর ৩৭ শতাংশ শুল্কারোপ করেছেন। এটি বাংলাদেশের অর্থনীতির জন্য একটা বড় ধাক্কা। এর ফলে বাংলাদেশের পোশাক খাতে বড় ধরনের বিপর্যয় নামার আশঙ্কা রয়েছে। যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে বাংলাদেশের সম্পর্কে টানাপোড়েন চলছে। ৫ আগস্টের পর বাংলাদেশের অর্থনীতিতে একধরনের স্থবিরতা নেমে এসেছে। বিভিন্ন কারখানায় আগুন দেওয়া হয়েছে। সব ঘটনা ঘটিয়েছে এই দুর্বৃত্তরাই। এই কারখানাগুলো এখন পর্যন্ত খোলেনি। বহু শ্রমিক বেকার হয়ে আছে। এখন যদি এ ধরনের ভাঙচুর, অগ্নিসংযোগের ঘটনা ঘটে তাহলে শুধু বিদেশি উদ্যোক্তারা নয়, দেশের উদ্যোক্তারাও তাদের উৎসাহ হারিয়ে ফেলবেন। কারও বিনিয়োগ এভাবে আগুনে পুড়ুক তা কেউ চায় না। জেনেশুনে কেউ লুটেরাদের হাতে নিজের সারা জীবনের অর্জিত সম্পদ ধ্বংস হতে দেবে না। আর এ কারণেই গত সোমবার যে ঘটনা ঘটেছে, তা বেসরকারি খাতের উদ্যোক্তা এবং বিনিয়োগকারীদের জন্য একটা ভয়ংকর বার্তা দিল। ফলে আবার অনিশ্চয়তার মধ্যে পড়বেন দেশের ব্যবসায়ী ও উদ্যোক্তারা। নতুন করে বিনিয়োগের জন্য তারা দশবার চিন্তা করবেন। সরকারের উচিত লুটেরাদের কেবল গ্রেপ্তার নয়, যেসব ব্যবসায়ী ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছেন, তাদের পাশে দাঁড়ানো। একজন মানুষ তার সারা জীবনের সম্পদ সঞ্চয় দিয়ে একটি প্রতিষ্ঠান গড়ে তোলেন। প্রতিষ্ঠানটি শুধু তার আয়ের একমাত্র উৎস নয়, এই প্রতিষ্ঠানে চাকরি করা অনেকের আয়-রোজগারের একমাত্র পথ। এরকম বাস্তবতায় যখন একটি প্রতিষ্ঠানে আগুন লাগিয়ে দেওয়া হয়, প্রতিষ্ঠানটি লুট হয়ে যায় তখন ওই উদ্যোক্তা কেবল নিঃস্ব হন না। নিঃস্ব হয়ে যায় বাংলাদেশ। বিষয়টি মাথায় রাখতে হবে। কাজেই অনেক হয়েছে। ৫ আগস্টের পর বাংলাদেশে যেভাবে থেমে থেমে লুটপাট এবং মব তাণ্ডব চলছে তার বিরুদ্ধে রুখে দাঁড়াতে হবে এ দেশের জনগণকে। ব্যবস্থা নিতে হবে সরকারকে এবং তা এখনই।

লেখক : নাট্যকার ও কলাম লেখক

ইমেইল : [email protected]

এই বিভাগের আরও খবর
গ্যাসসংকট
গ্যাসসংকট
চাল নিয়ে চালবাজি
চাল নিয়ে চালবাজি
শ্রমিকেরাও মানুষ
শ্রমিকেরাও মানুষ
শেরেবাংলা, মেয়র হানিফ ও ঢাকার মশা
শেরেবাংলা, মেয়র হানিফ ও ঢাকার মশা
শিক্ষাঙ্গনে নৈরাজ্য
শিক্ষাঙ্গনে নৈরাজ্য
অর্থনীতিতে বিসংবাদ
অর্থনীতিতে বিসংবাদ
শিক্ষা অর্জনের প্রেরণা জোগায় কোরআন
শিক্ষা অর্জনের প্রেরণা জোগায় কোরআন
চাই ব্যবসাবান্ধব পরিবেশ
চাই ব্যবসাবান্ধব পরিবেশ
জাতীয়তাবাদের উপহার সবাই মিলে এক জাতি
জাতীয়তাবাদের উপহার সবাই মিলে এক জাতি
ছয় সম্রাজ্ঞী যায় ওই সাগরে
ছয় সম্রাজ্ঞী যায় ওই সাগরে
আল্লাহর কাছে বান্দার দোয়ার গুরুত্ব অনন্য
আল্লাহর কাছে বান্দার দোয়ার গুরুত্ব অনন্য
পাক-ভারত উত্তেজনা
পাক-ভারত উত্তেজনা
সর্বশেষ খবর
সূচকের ওঠানামায় পুঁজিবাজারে চলছে লেনদেন
সূচকের ওঠানামায় পুঁজিবাজারে চলছে লেনদেন

১ মিনিট আগে | বাণিজ্য

চকলেটের লোভ দেখিয়ে শিশুকে যৌন নিপীড়ন, বৃদ্ধ গ্রেপ্তার
চকলেটের লোভ দেখিয়ে শিশুকে যৌন নিপীড়ন, বৃদ্ধ গ্রেপ্তার

৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

চেহারায় পরিবর্তন আনতে গিয়ে বিপর্যস্ত অস্ট্রেলীয় টিকটকারের জীবন
চেহারায় পরিবর্তন আনতে গিয়ে বিপর্যস্ত অস্ট্রেলীয় টিকটকারের জীবন

৬ মিনিট আগে | পাঁচফোড়ন

চীন-পাকিস্তানকে ‘মাথায় রেখেই’ কী রাফাল যুদ্ধবিমান কিনছে ভারত?
চীন-পাকিস্তানকে ‘মাথায় রেখেই’ কী রাফাল যুদ্ধবিমান কিনছে ভারত?

৯ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দুবাইয়ে ভালোবাসায় সিক্ত ‘ক্যাফে ২১’
দুবাইয়ে ভালোবাসায় সিক্ত ‘ক্যাফে ২১’

১৩ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘২৪ থেকে ৩৬ ঘণ্টার মধ্যে পাকিস্তানে হামলা চালাতে পারে ভারত’
‘২৪ থেকে ৩৬ ঘণ্টার মধ্যে পাকিস্তানে হামলা চালাতে পারে ভারত’

২১ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আব্রাহাম চুক্তিতে যোগ দেয়ার মার্কিন প্রস্তাবে ‘অস্বীকৃতি’ সিরিয়ার
আব্রাহাম চুক্তিতে যোগ দেয়ার মার্কিন প্রস্তাবে ‘অস্বীকৃতি’ সিরিয়ার

৩০ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মে দিবসে বন্ধ থাকবে বসুন্ধরা সিটি শপিং মল
মে দিবসে বন্ধ থাকবে বসুন্ধরা সিটি শপিং মল

৩৩ মিনিট আগে | বাণিজ্য

চীনের তরুণদের মাঝে সাড়া ফেলেছে দায়িত্ববিহীন 'বন্ধুত্বের বিয়ে'
চীনের তরুণদের মাঝে সাড়া ফেলেছে দায়িত্ববিহীন 'বন্ধুত্বের বিয়ে'

৪০ মিনিট আগে | পাঁচফোড়ন

বিএনপি নেতা আমানের ১৩ ও তার স্ত্রীর ৩ বছরের সাজা বাতিল
বিএনপি নেতা আমানের ১৩ ও তার স্ত্রীর ৩ বছরের সাজা বাতিল

৫৭ মিনিট আগে | জাতীয়

অন্যস্বর টরন্টোর আয়োজনে ‘বৈশাখের পঙক্তিমালা’
অন্যস্বর টরন্টোর আয়োজনে ‘বৈশাখের পঙক্তিমালা’

৫৮ মিনিট আগে | পরবাস

গরমে শরীরে পানিশূন্যতা হচ্ছে কি না যেভাবে বুঝবেন
গরমে শরীরে পানিশূন্যতা হচ্ছে কি না যেভাবে বুঝবেন

৫৯ মিনিট আগে | জীবন ধারা

সুশান্তের মৃত্যুর পর যে কঠিন সময় পার করেছেন রিয়া
সুশান্তের মৃত্যুর পর যে কঠিন সময় পার করেছেন রিয়া

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

নির্বাচন পর্যন্ত সেনাবাহিনীর মাঠে থাকা প্রয়োজন
নির্বাচন পর্যন্ত সেনাবাহিনীর মাঠে থাকা প্রয়োজন

১ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

আবারও সক্রিয় স্বপন-আমিন চক্র
আবারও সক্রিয় স্বপন-আমিন চক্র

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জিম্বাবুয়েকে কত রানের লিড দিতে চায় বাংলাদেশ?
জিম্বাবুয়েকে কত রানের লিড দিতে চায় বাংলাদেশ?

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পুতিনের যুদ্ধবিরতি ঘোষণা; স্থায়ী চুক্তি চান ট্রাম্প
পুতিনের যুদ্ধবিরতি ঘোষণা; স্থায়ী চুক্তি চান ট্রাম্প

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রথম আলোর বিরুদ্ধে মামলার আবেদন আদেশের অপেক্ষায় বাদী
প্রথম আলোর বিরুদ্ধে মামলার আবেদন আদেশের অপেক্ষায় বাদী

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কলকাতার হোটেলে ভয়াবহ আগুনে ১৪ জনের মৃত্যু
কলকাতার হোটেলে ভয়াবহ আগুনে ১৪ জনের মৃত্যু

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সিন্ডিকেট ভেঙে স্বচ্ছ ব্যবস্থাপনা গড়তে হবে
সিন্ডিকেট ভেঙে স্বচ্ছ ব্যবস্থাপনা গড়তে হবে

২ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

হয়রানি ও প্রতারণার বিরুদ্ধে সরকারকে শক্ত হতে হবে
হয়রানি ও প্রতারণার বিরুদ্ধে সরকারকে শক্ত হতে হবে

২ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

ঝড়ের আভাস, ১১ অঞ্চলের নদীবন্দরে সতর্ক সংকেত
ঝড়ের আভাস, ১১ অঞ্চলের নদীবন্দরে সতর্ক সংকেত

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাজধানীতে বাড়তে পারে গরম
রাজধানীতে বাড়তে পারে গরম

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

প্রাইজবন্ডের ১১৯তম ‘ড্র’ আজ
প্রাইজবন্ডের ১১৯তম ‘ড্র’ আজ

২ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

শ্রমিকদের মানবাধিকার নিশ্চিতের দাবি ব্রিটিশ এমপি আফসানার
শ্রমিকদের মানবাধিকার নিশ্চিতের দাবি ব্রিটিশ এমপি আফসানার

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘মুক্তিযোদ্ধা’র সনদ বাতিলের তালিকায় আলোচিত নামগুলো কারা?
‘মুক্তিযোদ্ধা’র সনদ বাতিলের তালিকায় আলোচিত নামগুলো কারা?

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঢাকার বাতাস আজ ‘খুব অস্বাস্থ্যকর’
ঢাকার বাতাস আজ ‘খুব অস্বাস্থ্যকর’

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

মুমিনের জীবনে প্রকৃত সুখ ও সফলতা
মুমিনের জীবনে প্রকৃত সুখ ও সফলতা

৩ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

ইসলামী শিক্ষাব্যবস্থার আধুনিক রূপান্তর
ইসলামী শিক্ষাব্যবস্থার আধুনিক রূপান্তর

৩ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

আইফোন ১৭-কে টপকে যাবে অ্যান্ড্রয়েড?
আইফোন ১৭-কে টপকে যাবে অ্যান্ড্রয়েড?

৫ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

সর্বাধিক পঠিত
কাশ্মীর ইস্যু: প্রতিশোধ নিতে সামরিক হামলার ‘সবুজ সংকেত’ দিলেন মোদি
কাশ্মীর ইস্যু: প্রতিশোধ নিতে সামরিক হামলার ‘সবুজ সংকেত’ দিলেন মোদি

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হুথিদের ক্ষেপণাস্ত্র হামলার মুখে সাগরে ডুবলো অত্যাধুনিক মার্কিন যুদ্ধবিমান
হুথিদের ক্ষেপণাস্ত্র হামলার মুখে সাগরে ডুবলো অত্যাধুনিক মার্কিন যুদ্ধবিমান

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারত-পাকিস্তান ইস্যুতে যে সতর্কবার্তা দিলেন এরদোয়ান
ভারত-পাকিস্তান ইস্যুতে যে সতর্কবার্তা দিলেন এরদোয়ান

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অভিনেতা সিদ্দিককে মারধর করে থানায় সোপর্দ
অভিনেতা সিদ্দিককে মারধর করে থানায় সোপর্দ

১৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

অপকর্ম বন্ধ করুন, না হলে আওয়ামী লীগের মতো অবস্থা হবে: মির্জা ফখরুল
অপকর্ম বন্ধ করুন, না হলে আওয়ামী লীগের মতো অবস্থা হবে: মির্জা ফখরুল

১৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইতিহাসের পুনরাবৃত্তি, আবারও আমেরিকা থেকে এলএনজি আমদানি বন্ধ করল চীন
ইতিহাসের পুনরাবৃত্তি, আবারও আমেরিকা থেকে এলএনজি আমদানি বন্ধ করল চীন

১৯ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

পাকিস্তানে অস্ত্র পাঠানো নিয়ে ভারতের দাবি অস্বীকার করল তুরস্ক
পাকিস্তানে অস্ত্র পাঠানো নিয়ে ভারতের দাবি অস্বীকার করল তুরস্ক

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এনসিপির সঙ্গে সম্পৃক্ততা নিয়ে যা বললেন উমামা ফাতেমা
এনসিপির সঙ্গে সম্পৃক্ততা নিয়ে যা বললেন উমামা ফাতেমা

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

‘ঢাকার প্রধান সড়কে ব্যাটারিচালিত রিকশা চলতে পারবে না’
‘ঢাকার প্রধান সড়কে ব্যাটারিচালিত রিকশা চলতে পারবে না’

১৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ভারতীয় ড্রোন গুলি করে ভূপাতিত করার দাবি পাকিস্তানের, সীমান্তে উত্তেজনা
ভারতীয় ড্রোন গুলি করে ভূপাতিত করার দাবি পাকিস্তানের, সীমান্তে উত্তেজনা

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘বাংলাদেশি’ সন্দেহে গুজরাটে আটকদের অধিকাংশই ভারতীয় মুসলিম
‘বাংলাদেশি’ সন্দেহে গুজরাটে আটকদের অধিকাংশই ভারতীয় মুসলিম

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

খোঁজ নেই টাঙ্গাইলের সেই নাজিরের, চিন্তায়-অস্থিরতায় দিন কাটছে পরিবারের
খোঁজ নেই টাঙ্গাইলের সেই নাজিরের, চিন্তায়-অস্থিরতায় দিন কাটছে পরিবারের

১৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘মুক্তিযোদ্ধা’র সনদ বাতিলের তালিকায় আলোচিত নামগুলো কারা?
‘মুক্তিযোদ্ধা’র সনদ বাতিলের তালিকায় আলোচিত নামগুলো কারা?

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনাকন্যা পুতুলের ফ্ল্যাট জব্দের আদেশ
হাসিনাকন্যা পুতুলের ফ্ল্যাট জব্দের আদেশ

২০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সীমান্তে ব্যাপক সেনা মোতায়েন ভারতের
সীমান্তে ব্যাপক সেনা মোতায়েন ভারতের

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মোদির বাসভবনে উচ্চ পর্যায়ের বৈঠক
মোদির বাসভবনে উচ্চ পর্যায়ের বৈঠক

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশ এখন আইএমএফ-বিশ্বব্যাংকের ওপর নির্ভরশীল নয়: অর্থ উপদেষ্টা
বাংলাদেশ এখন আইএমএফ-বিশ্বব্যাংকের ওপর নির্ভরশীল নয়: অর্থ উপদেষ্টা

১৬ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

‘মানবিক করিডোর’ নিয়ে জাতিসংঘের সঙ্গে এখনো কোনো আলোচনা হয়নি: প্রেস সচিব
‘মানবিক করিডোর’ নিয়ে জাতিসংঘের সঙ্গে এখনো কোনো আলোচনা হয়নি: প্রেস সচিব

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘বেগম খালেদা জিয়াকে এয়ার অ্যাম্বুলেন্সে ফেরাতে কাজ করছে সরকার’
‘বেগম খালেদা জিয়াকে এয়ার অ্যাম্বুলেন্সে ফেরাতে কাজ করছে সরকার’

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সুবর্ণা, শাওনসহ ১৭ অভিনয়শিল্পীর বিরুদ্ধে হত্যাচেষ্টার মামলা
সুবর্ণা, শাওনসহ ১৭ অভিনয়শিল্পীর বিরুদ্ধে হত্যাচেষ্টার মামলা

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শিক্ষার্থীদের সভা-সমাবেশ ও মিছিলে অংশগ্রহণ বন্ধের নির্দেশ
শিক্ষার্থীদের সভা-সমাবেশ ও মিছিলে অংশগ্রহণ বন্ধের নির্দেশ

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতে পাঠ্যবই থেকে বাদ মোগল-সুলতানি ইতিহাস
ভারতে পাঠ্যবই থেকে বাদ মোগল-সুলতানি ইতিহাস

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতের সঙ্গে যুদ্ধাবস্থা : ইমরান খানের মুক্তি চেয়ে ঐক্যের আহ্বান জানাল পিটিআই
ভারতের সঙ্গে যুদ্ধাবস্থা : ইমরান খানের মুক্তি চেয়ে ঐক্যের আহ্বান জানাল পিটিআই

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আমিরাতে ঝুঁকিতে ১২-১৭ বছরের কিশোরীরা, চিকিৎসকদের সতর্কবার্তা
আমিরাতে ঝুঁকিতে ১২-১৭ বছরের কিশোরীরা, চিকিৎসকদের সতর্কবার্তা

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মডেল মেঘনা আলম কারামুক্ত
মডেল মেঘনা আলম কারামুক্ত

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘অনুমানে দুইয়ে দুইয়ে চার না মেলানোই ভালো’
‘অনুমানে দুইয়ে দুইয়ে চার না মেলানোই ভালো’

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নির্বাচনে জিতেই ট্রাম্পের কড়া সমালোচনা করলেন কানাডার প্রধানমন্ত্রী
নির্বাচনে জিতেই ট্রাম্পের কড়া সমালোচনা করলেন কানাডার প্রধানমন্ত্রী

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অন্তর্বর্তী সরকার পুলিশকে উজ্জীবিত করতে নানা উদ্যোগ নিয়েছে : প্রধান উপদেষ্টা
অন্তর্বর্তী সরকার পুলিশকে উজ্জীবিত করতে নানা উদ্যোগ নিয়েছে : প্রধান উপদেষ্টা

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গৃহকর্মীকে ধর্ষণের অভিযোগ, বাবা-ছেলে গ্রেফতার
গৃহকর্মীকে ধর্ষণের অভিযোগ, বাবা-ছেলে গ্রেফতার

১২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ই-কমার্স ব্যবসায় মেয়ে, যে কারণে বিনিয়োগ করলেন না বিল গেটস
ই-কমার্স ব্যবসায় মেয়ে, যে কারণে বিনিয়োগ করলেন না বিল গেটস

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
এখনো তৎপর মালয়েশিয়ার সিন্ডিকেট
এখনো তৎপর মালয়েশিয়ার সিন্ডিকেট

প্রথম পৃষ্ঠা

অভিবাসী বহিষ্কারে রেকর্ড গড়লেন ট্রাম্প
অভিবাসী বহিষ্কারে রেকর্ড গড়লেন ট্রাম্প

প্রথম পৃষ্ঠা

বিদ্যুতের দাম সমন্বয় করতে চায় ডেসকো ওজোপাডিকো
বিদ্যুতের দাম সমন্বয় করতে চায় ডেসকো ওজোপাডিকো

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

আমবাগান পরিদর্শনে চীনের রাষ্ট্রদূত
আমবাগান পরিদর্শনে চীনের রাষ্ট্রদূত

প্রথম পৃষ্ঠা

পল্লী বিদ্যুতে চালু রাখার চেষ্টা ডিইপিজেড
পল্লী বিদ্যুতে চালু রাখার চেষ্টা ডিইপিজেড

নগর জীবন

আরও জটিল রোহিঙ্গা পরিস্থিতি
আরও জটিল রোহিঙ্গা পরিস্থিতি

প্রথম পৃষ্ঠা

মোহনীয় কৃষ্ণচূড়া জারুল সোনালু
মোহনীয় কৃষ্ণচূড়া জারুল সোনালু

পেছনের পৃষ্ঠা

বিজনেস পিপলকে মেরে ফেলা যাবে না
বিজনেস পিপলকে মেরে ফেলা যাবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

চীনের হাসপাতাল নীলফামারীতে
চীনের হাসপাতাল নীলফামারীতে

পেছনের পৃষ্ঠা

পাল্টা প্রস্তুতিতে পাকিস্তান
পাল্টা প্রস্তুতিতে পাকিস্তান

প্রথম পৃষ্ঠা

অভিনেতা সিদ্দিককে মারধর করে পুলিশে সোপর্দ
অভিনেতা সিদ্দিককে মারধর করে পুলিশে সোপর্দ

পেছনের পৃষ্ঠা

অপকর্ম করলে আওয়ামী লীগের মতো অবস্থা
অপকর্ম করলে আওয়ামী লীগের মতো অবস্থা

প্রথম পৃষ্ঠা

বিনিয়োগকারীরা আর ঝুঁকি নিতে চান না
বিনিয়োগকারীরা আর ঝুঁকি নিতে চান না

পেছনের পৃষ্ঠা

সাবিলা নূরের লুকোচুরি...
সাবিলা নূরের লুকোচুরি...

শোবিজ

গৃহকর্মী ধর্ষণের শিকার, বাবা-ছেলে আটক
গৃহকর্মী ধর্ষণের শিকার, বাবা-ছেলে আটক

দেশগ্রাম

শিশুশিল্পী থেকে যেভাবে তারকা
শিশুশিল্পী থেকে যেভাবে তারকা

শোবিজ

আইসিইউতে অর্থনীতি, সংকটে রাজনীতি
আইসিইউতে অর্থনীতি, সংকটে রাজনীতি

প্রথম পৃষ্ঠা

মোহামেডানকে কাঁদিয়ে ক্রিকেটে আবাহনীই সেরা
মোহামেডানকে কাঁদিয়ে ক্রিকেটে আবাহনীই সেরা

মাঠে ময়দানে

ব্যবসায় পরিবেশ উন্নতির কোনো সম্ভাবনা নেই
ব্যবসায় পরিবেশ উন্নতির কোনো সম্ভাবনা নেই

পেছনের পৃষ্ঠা

শ্রমিকেরাও মানুষ
শ্রমিকেরাও মানুষ

সম্পাদকীয়

গ্যাস ও ব্যাংকিং সংকটে বিপর্যয়ে রপ্তানি শিল্প
গ্যাস ও ব্যাংকিং সংকটে বিপর্যয়ে রপ্তানি শিল্প

পেছনের পৃষ্ঠা

বিতর্কে কারিনা
বিতর্কে কারিনা

শোবিজ

১৫ বছর পর সেমিতে বার্সা-ইন্টার
১৫ বছর পর সেমিতে বার্সা-ইন্টার

মাঠে ময়দানে

চট্টগ্রামে লিড নিয়েছে বাংলাদেশ
চট্টগ্রামে লিড নিয়েছে বাংলাদেশ

মাঠে ময়দানে

কী চায় নতুন দলগুলো
কী চায় নতুন দলগুলো

প্রথম পৃষ্ঠা

নাটকীয় ফাইনালে কিংসের শিরোপা
নাটকীয় ফাইনালে কিংসের শিরোপা

মাঠে ময়দানে

শেরেবাংলা, মেয়র হানিফ ও ঢাকার মশা
শেরেবাংলা, মেয়র হানিফ ও ঢাকার মশা

সম্পাদকীয়

মানুষ মর্যাদা পাবে তার গুণের ভিত্তিতে
মানুষ মর্যাদা পাবে তার গুণের ভিত্তিতে

প্রথম পৃষ্ঠা

নাচে এখন পেশাদারির জায়গা তৈরি হয়েছে
নাচে এখন পেশাদারির জায়গা তৈরি হয়েছে

শোবিজ