শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শনিবার, ১৯ এপ্রিল, ২০২৫

ব্যক্তির সঙ্গে সমষ্টির অসম বিভাজন

সিরাজুল ইসলাম চৌধুরী
প্রিন্ট ভার্সন
ব্যক্তির সঙ্গে সমষ্টির অসম বিভাজন

যেখানে অসম বিভাজন রয়েছে, সেখানে অনিবার্য নিয়ম এটাই যে- এ যদি ওপরে উঠে ও তবে নিচে নামবে। বাংলাদেশেও অবিকল তাই ঘটেছে। সাধারণীকরণ নানাভাবে করা যাবে, একটি হবে এরকমের যে স্বাধীনতার পর আমাদের দেশে ব্যক্তি উঠেছে, নেমে গেছে সমষ্টি। কোনো একটি ক্ষেত্রে নয়, আলাদাভাবেও ঘটেনি, ঘটেছে সর্বত্র। ব্যক্তির সঙ্গে সমষ্টির অসম বিভাজনটি নতুন নয়, অতি পুরাতন; এবং বহুকাল ধরেই সত্য এটা যে ব্যক্তিস্বার্থ যত উন্নত হয়েছে ততই অবনত হয়েছে সামগ্রিক স্বার্থ।

কিন্তু এরকমটা হওয়ার কথা ছিল না, বিশেষ করে মুক্তিযুদ্ধে বিজয়ের পরে। মুক্তির লক্ষ্য অবশ্য ব্যক্তির উন্নতিই; যেকোনো অগ্রগতির চূড়ান্ত পরীক্ষা ওইখানেই ঘটে, ব্যক্তির লাভ-লোকসানে; কিন্তু সে ব্যক্তি অল্প কয়েকজন নয়, তারা হচ্ছে সবাই, সমগ্র জনগোষ্ঠী। লক্ষ্য ছিল সব মানুষের মুক্তি, নইলে সবাই যোগ দেবে কেন, স্বাধীনতার আন্দোলন রূপ নেবে কেন জনযুদ্ধের? কিন্তু যুদ্ধ শেষে দেখা হয়েছে নবীন আশা জয়ী হয়নি, কায়েম রয়েছে সেই পুরোনো নীতি; অল্প কিছু মানুষের উন্নতি, বাদবাকি মানুষদের অবনতি। এটা আগেও ঘটেছে, এবারও ঘটল। চকিতে তাকিয়ে দেখা যাক। ১৯৪৫-৪৬-এ এ দেশে একটি প্রায়-বিপ্লবী পরিস্থিতি বিরাজ করছিল। মনে হচ্ছিল জনগণের অভ্যুত্থান ঘটবে, রাষ্ট্রক্ষমতা চলে যাবে সাধারণ মানুষের হাতে। সেটা যাতে না ঘটে তার জন্য তড়িঘড়ি নির্বাচনের ব্যবস্থা করা হয়েছে। আন্দোলনরত মানুষকে ঠেলে-ধাক্কিয়ে ঢুকিয়ে দেওয়া হয়েছে নির্বাচনের সরু ও অন্ধ গালিতে। ফলে স্বাধীনতার সংগ্রাম পরিণত হয়েছে কংগ্রেস ও লীগের ক্ষমতাদ্বন্দ্বে এবং পরিণামে সাম্প্রদায়িক দাঙ্গা ও বঙ্গ বিভাগের মতো ভয়ংকর ঘটনা ঘটেছে। লাভ হয়েছে কতিপয়ের, বোঝা বহন করতে হয়েছে জনগণকে।

তারপর পূর্ববঙ্গে বায়ান্নর ভাষা আন্দোলন; সে আন্দোলন আরও অনেক দূর এগোত যদি আন্দোলনের ফলে গঠিত ও সুফলপ্রাপ্ত মুসলিম লীগ বিরোধী যুক্তফ্রন্টের নির্বাচনবিজয়ী নেতারা ক্ষমতার ভাগাভাগি নিয়ে ভয়ংকর কলহ না বাধাতেন। সেটাও কতিপয়ের তৎপরতাই, অধিকাংশের সংগ্রামে বৈরী সুযোগকে কুক্ষিগত করার; সংক্ষেপে লুটপাটের। ওই সুযোগে সামরিক শাসন জারি করা হয়েছিল। এরপরে সামরিক শাসনের বিরুদ্ধে উনিশ শ ঊনসত্তরের গণ অভ্যুত্থান। সেবারও নির্বাচনের মধ্য দিয়ে চেষ্টা করা হয়েছিল জনগণকে শান্ত করতে, অখণ্ড রাষ্ট্রের আশা ছিল কতিপয়ের সঙ্গে ক্ষমতা ভাগাভাগি করা যাবে, বাদবাকিদের বঞ্চিত করে। কিন্তু জনগণ রায় দিয়েছে আপসের বিপক্ষে এবং সংগ্রামের পক্ষে। নির্বাচন নয়, দাঙ্গা নয়, সামরিক শাসন মেনে নেওয়া নয়। রাষ্ট্রের ভবিষ্যৎ নির্ধারিত হয়েছে যুদ্ধের মধ্য দিয়ে। পাকিস্তানি শাসকদের সব হিসাবনিকাশ এবং পরে গণহত্যা ও নৃশংসতাকে পরাভূত করে স্বাধীন হয়েছে বাংলাদেশ। জনগণের দিক থেকে আশা ছিল মৌলিক পরিবর্তন ঘটবে। বিপ্লব আসবে সামাজিক ব্যবস্থায়, বদলে যাবে ব্যক্তির সঙ্গে সমষ্টির পূর্ববর্তী সংঘাতপূর্ণ সম্পর্ক; সিরাজুল ইসলাম চৌধুরীসবার উন্নতির মধ্য দিয়েই উন্নতি ঘটবে ব্যক্তিমানুষের; কিন্তু সেটা ঘটেনি। ব্যক্তি বড় হয়ে উঠেছে সমষ্টির প্রশস্ত ঘাড়ে পা রেখে। ফলে সমষ্টি তো নেমেছেই, ব্যক্তিও উঁচু হতে পারেনি। বাঙালি আগেও প্রান্তবর্তী ছিল এখনো সেই প্রান্তবর্তীই রয়ে গেল। ব্যক্তিস্বার্থের সঙ্গে ব্যক্তিস্বার্থের প্রতিদ্বন্দ্বিতা সংঘর্ষের রূপ নেয়। একেবারে উঁচু থেকে সর্বনিম্ন পর্যায় পর্যন্ত সর্বত্র ওই একই ঘটনা, একই রকমের কলহ, দাঙ্গাহাঙ্গামা, ছিনতাই, খুনাখুনি। পথেঘাটে ছিনতাই হয়, হবেই; রাষ্ট্রক্ষমতাও তো ছিনতাই হয়ে গেছে, একাধিকবার। এরশাদ যে রাষ্ট্রক্ষমতা ছিনতাই করেছিলেন, সেটাও কতিপয়ের স্বার্থে এবং রাজনীতিকদের মধ্যকার দ্বন্দ্বের সুযোগ ব্যবহার করে। এরশাদ সরকারের পতন ঘটেছে গণ অভ্যুত্থানের ভিতর দিয়ে। পরিণতিতে নির্বাচন পাওয়া গেছে। একাধিক নির্বাচন অনুষ্ঠিত হয়েছে; কিন্তু তাতে পুরাতন নীতির কোনো বরখেলাপ ঘটেনি, জনগণের তেমন একটা লাভ হয়নি, লাভ হয়েছে কিছু মানুষের।

জনগণের শ্রমের সৃষ্ট ফসল আত্মসাৎ করে এই যে ব্যক্তির উত্থান, একে আর যা-ই হোক মুক্তিযুদ্ধের চেতনাসম্মত বলার কোনো উপায় নেই। উল্টোটাই বলা সংগত, যদিও বলা হয়নি। সত্য হচ্ছে এটা যে মুক্তিযুদ্ধ অল্প কিছু মানুষের মুক্তি চায়নি, অন্য সবাইকে বন্দি রেখে। মুক্তি চেয়েছে সবার, যাতে মুক্তি ঘটে প্রত্যেকের। সেটাই হচ্ছে মুক্তিযুদ্ধের চেতনা, যার অপর নাম প্রকৃত গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠার আকাক্সক্ষা। সে গণতন্ত্র অবৈধ স্বৈরাচারের জায়গাতে বৈধ স্বৈরাচার প্রতিষ্ঠা নয়, মানুষের মৌলিক অধিকারগুলো প্রতিষ্ঠা বটে। কতিপয়ের যে শাসন দেশে প্রতিষ্ঠিত তা নির্বাচনের মধ্য দিয়েই প্রতিষ্ঠিত হোক, কিংবা প্রতিষ্ঠা পাক জবরদখলের সাহায্যে, তাকে স্বৈরাচার ভিন্ন অন্য কিছু বলার উপায় নেই, উপায় থাকে না।

এটা কেবল যে বাংলাদেশে ঘটছে তা নয়, ঘটছে সমগ্র পুঁজিবাদী বিশ্বে। পুঁজিবাদের মূল দর্শনটা এ রকমের যে যোগ্যরা টিকবে, অযোগ্যদের হটিয়ে দিয়ে। তারাই যোগ্য যাদের পুঁজি আছে; কিংবা যারা পুঁজির সঙ্গে কোনো না কোনোভাবে জড়িত; যারা শ্রমজীবী তারা অবশ্যই অযোগ্য। ওই যোগ্যরা যে শাসনব্যবস্থা চালু রাখে, সেটা তাদের অর্থাৎ অল্পসংখ্যকের স্বার্থকেই পুষ্ট করে এবং জনগণের স্বার্থকে পদদলিত করে। যোগ্যদের এ শাসনের নানাবিধ কুফল জ্বলজ্বল করতে থাকে। বুর্জোয়া গণতন্ত্রের আদর্শস্থল মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে ভোট কারচুপি হয়, দুর্নীতির দায়ে অভিযুক্ত হয়ে জাপানে প্রধানমন্ত্রী, সরকারের বড় বড় কর্তা ঘুষ নিতে গিয়ে ধরা পড়েন। অপরাধ ঘটে যত্রতত্র। পুঁজিবাদ নিজেই একটি অপরাধ, মস্ত বড় অপরাধ। তার শক্তি উদ্বৃত্ত মূল্য অপহরণের ওপর প্রতিষ্ঠিত। ওই উদ্বৃত্ত মূল্য আপনা আপনি সৃষ্টি হয় না, শ্রমজীবীরাই তা সৃষ্টি করে, নিজেদের শ্রম দিয়ে। শীর্ষ অপরাধী যে নিজেই তার পক্ষে অজস্ত্র অপরাধের জন্ম দেওয়াটাই স্বাভাবিক এবং জন্ম সে দিচ্ছেও বটে। অপরাধীর শাস্তি দেওয়ার দায়িত্বও আবার ওই ব্যবস্থারই হাতে; কিন্তু নিজেই যে অপরাধের জন্মদাতা এবং জন্ম অপরাধী, সে কী করে অপরাধীকে শায়েস্তা করবে। পারছে না সেটা করতে, যেজন্য অপরাধ বাড়তেই থাকবে, বৃদ্ধি পায় আদালত ও উকিলের সংখ্যা, হ্রাস পায় না অপরাধীদের ক্রমবর্ধমানতা। বাংলাদেশেও অবিকল সেটাই ঘটছে। ঘটতে থাকবে যদি রুখে না দাঁড়ানো যায়।

পুঁজিবাদীব্যবস্থার একটি অবদান হচ্ছে মৌলবাদ, যা এখন বেশ মাথা চাড়া দিয়ে উঠেছে এবং সমগ্র বিশ্বের জন্যই উদ্বেগের কারণ হয়ে দাঁড়িয়েছে। আফগানিস্তানে তালেবান নামক দুর্বৃত্তরা ফ্যাসিবাদী তৎপরতা চালিয়ে যাচ্ছে। রাষ্ট্রক্ষমতা দখল করে নিয়ে তারা জনগণের সব মৌলিক অধিকারই হরণ করে নিয়েছে। মেয়েদের বিশেষভাবে কোণঠাসা করেছে, টিকতে দিচ্ছে না প্রাচীন প্রস্তর মূর্তিগুলোকেও। দুই হাজার বছর আগের বৌদ্ধমূর্তিগুলো ধ্বংস করে নিজেদের বীরত্বের পরিচয় দিয়েছিল। তালেবানদের ওই কাজের নিন্দা করেনি, এমন দেশ নেই বললেই চলে। কিন্তু ওই দুর্বৃত্তরা দমেনি। ফ্যাসিবাদীরা দমে না। হিটলার যেমন করে বই পুড়িয়েছে, তালেবানরাও তেমনি করেই মূর্তি ভেঙেছে।

বিশ্বব্যাপী ধিক্কার ধ্বনিতে এ সত্যটি যেন তলিয়ে না যায় যে তালেবানরা উৎপাদিত হয়েছে পুঁজিবাদীদের কারখানাতেই। প্রত্যক্ষভাবে যেমন, তেমনি অপ্রত্যক্ষভাবেও। প্রত্যক্ষ যোগাযোগটা সবারই জন্য থাকার কথা। সমাজতন্ত্রীদের উৎখাত করার জন্য মার্কিন গুপ্তচর সংস্থা সিআইএ পাকিস্তানের মাদরাসাগুলোতে যে যুবকদের লালনপালন করেছে, অর্থ দিয়েছে, সুযোগ দিয়েছে অস্ত্র ও মাদক চোরাচালানের, তারাই পরে তালেবান নাম নিয়ে আফগানিস্তান দখল করে নিয়ে মৌলবাদী এক ব্যবস্থা কায়েম করেছে। তাদের শত্রু ছিল সমাজতন্ত্রীরা; সমাজতন্ত্রীরা এখন মাঠে নেই, সেই শত্রুকে সামনে না পেয়ে তালেবানরা এখন উদারনীতিকদের শত্রু করে তুলেছে।

এ ঘটনা প্রত্যক্ষ। দৈত্য যখন কাজ না পায় তখন মনিবের ঘাড়ে হাত দেয়। দৈত্যের সব কাজই অন্যায় ক্রিয়া, অন্যায় ছাড়া সে থাকতে পারে না। পারে না বলেই এখন তাদের দৌরাত্ম্য সভ্যতাবিধ্বংসী রূপ পরিগ্রহ করেছে। পুঁজিবাদী বিশ্ব এক দৈত্যকে নিবৃত্ত তো পরের কথা, নিয়ন্ত্রিতও করতে পারছে না। দৈত্য বড়ই বেয়াড়া। কিন্তু পুঁজিবাদের সঙ্গে মৌলবাদের যে দ্বন্দ্ব সেটা গভীর নয়, মৌলবাদের গভীর ও মৌলিক দ্বন্দ্ব হচ্ছে সমাজতন্ত্রের সঙ্গে।

আপাতদৃষ্টিতে মনে হবে মৌলবাদ এবং পুঁজিবাদের মধ্যে মিলবার কোনো জায়গা নেই। মৌলবাদ পশ্চাৎপদ, পুঁজিবাদ হচ্ছে আধুনিক। চেহারাসুরত, পোশাকপরিচ্ছদ সম্পূর্ণ পরস্পরবিরোধী। কিন্তু দুয়ের মধ্যে আদর্শগত ঐক্য বিদ্যমান রয়েছে এবং কেমন করে অস্বীকার করব এই সত্য যে আদর্শিক ঐক্যই হচ্ছে মূল ব্যাপার, তার বাইরে যা রয়েছে তা অমৌলিক, অনেকাংশে পোশাকি। আদর্শিক ঐক্যটা এখানে যে উভয় মতবাদী ব্যক্তির স্বার্থকে প্রধান করে তোলে সমষ্টির স্বার্থকে উপেক্ষা ও পদদলিত করে।

মৌলবাদীরা মোক্ষ খোঁজে। সে মোক্ষ অবশ্যই ব্যক্তিগত। তাদের ধর্ম চর্চাটাকে মনে হয় অলৌকিক, আধ্যাত্মিক; কিন্তু আসলে সেটা পুঁজি সঞ্চয়। তাদের পুণ্য এক প্রকারের পুঁজি বটে, ব্যক্তিগত পুঁজি; এর ক্ষেত্রে ইহকাল-পরকাল উভয় ভূমি পর্যন্ত প্রসারিত। তারাও মুনাফাতন্ত্রী। নিজের পুঁজি বৃদ্ধির জন্য মৌলবাদীরা অন্যের ওপর অত্যাচার করে, মানুষ মারতে পর্যন্ত পিছপা হয় না, মূর্তি ভাঙতে তাদের হাত কাঁপে না। অন্ধকারকে লালন করে, অন্ধবিশ্বাসকে উত্তেজিত করে তোলে, সমষ্টিগত অগ্রগতিকে ঠেলতে থাকে পেছন দিকে। সবাইকে পিছিয়ে দিয়ে নিজেরা এগোতে চায়। নিজেরা নয়, চূড়ান্ত বিচারে প্রত্যেক মৌলবাদীই ব্যক্তিগত, নিজের জন্য কাজ করছে; নিজের মুক্তি ছাড়া অন্য কিছু বোঝে না।

    লেখক : ইমেরিটাস অধ্যাপক, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়

এই বিভাগের আরও খবর
ইরানে হামলা
ইরানে হামলা
ইউনূস-তারেক বৈঠক
ইউনূস-তারেক বৈঠক
মানবকল্যাণের তাগিদ দিয়েছে ইসলাম
মানবকল্যাণের তাগিদ দিয়েছে ইসলাম
মানবতাবাদী প্রেসিডেন্ট লিন্ডন বি. জনসন
মানবতাবাদী প্রেসিডেন্ট লিন্ডন বি. জনসন
রয়েসয়ে খাওয়ার অভ্যাস ছিল না আওয়ামী লীগের
রয়েসয়ে খাওয়ার অভ্যাস ছিল না আওয়ামী লীগের
পুশইন বিড়ম্বনা
পুশইন বিড়ম্বনা
মব ফ্যাসিজম
মব ফ্যাসিজম
কোরবানির শিক্ষা প্রতিফলিত হোক সমাজের সর্বস্তরে
কোরবানির শিক্ষা প্রতিফলিত হোক সমাজের সর্বস্তরে
কেঁচো সারে কর্মসংস্থান
কেঁচো সারে কর্মসংস্থান
পুঁজিবাদী পিতৃতান্ত্রিক ব্যবস্থার অবসান জরুরি
পুঁজিবাদী পিতৃতান্ত্রিক ব্যবস্থার অবসান জরুরি
মাদকের বদলে নিত্যপণ্য
মাদকের বদলে নিত্যপণ্য
তীব্র তাপপ্রবাহ
তীব্র তাপপ্রবাহ
সর্বশেষ খবর
আবু সাঈদ হত্যা: এক মাসের মধ্যে তদন্ত শেষ করার নির্দেশ
আবু সাঈদ হত্যা: এক মাসের মধ্যে তদন্ত শেষ করার নির্দেশ

১ সেকেন্ড আগে | জাতীয়

ভাঙ্গায় বাসের ধাক্কায় মোটরসাইকেল চালকের মৃত্যু
ভাঙ্গায় বাসের ধাক্কায় মোটরসাইকেল চালকের মৃত্যু

২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নাবালিকা মেয়েকে বিয়ে না দেওয়ায় বাবাকে পিটিয়ে হত্যার অভিযোগ
নাবালিকা মেয়েকে বিয়ে না দেওয়ায় বাবাকে পিটিয়ে হত্যার অভিযোগ

৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

কানাডায় অভিনয় দম্পতি রহমত আলী-ওয়াহিদা মল্লিক জলি সংবর্ধিত
কানাডায় অভিনয় দম্পতি রহমত আলী-ওয়াহিদা মল্লিক জলি সংবর্ধিত

৮ মিনিট আগে | পরবাস

হঠাৎ উত্তপ্ত প্রেস ক্লাব, সাউন্ড গ্রেনেড নিক্ষেপ পুলিশের
হঠাৎ উত্তপ্ত প্রেস ক্লাব, সাউন্ড গ্রেনেড নিক্ষেপ পুলিশের

৯ মিনিট আগে | জাতীয়

ইসরায়েলে আরও ধ্বংসাত্মক হামলা চালানো হবে, ঘোষণা ইরানের
ইসরায়েলে আরও ধ্বংসাত্মক হামলা চালানো হবে, ঘোষণা ইরানের

১২ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঢামেকে কারাবন্দীর মৃত্যু
ঢামেকে কারাবন্দীর মৃত্যু

১৫ মিনিট আগে | নগর জীবন

অবশেষে মারা গেলেন জুলাই যোদ্ধা ইমরান
অবশেষে মারা গেলেন জুলাই যোদ্ধা ইমরান

৩১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সিডনিতে ঈদ পুনর্মিলনীতে প্রবাসী বাংলাদেশিদের মিলনমেলা
সিডনিতে ঈদ পুনর্মিলনীতে প্রবাসী বাংলাদেশিদের মিলনমেলা

৩৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

জাতীয় পতাকা পরিবর্তনের দাবি, সম্পূর্ণ ভিত্তিহীন: প্রেস উইং
জাতীয় পতাকা পরিবর্তনের দাবি, সম্পূর্ণ ভিত্তিহীন: প্রেস উইং

৩৪ মিনিট আগে | জাতীয়

গাইবান্ধা রেলওয়ে স্টেশন মাস্টারকে মারধরে মামলা, গ্রেফতার ২
গাইবান্ধা রেলওয়ে স্টেশন মাস্টারকে মারধরে মামলা, গ্রেফতার ২

৩৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

অধ্যক্ষ সেলিম ভূঁইয়াকে মালয়েশিয়া বিএনপির সংবর্ধনা
অধ্যক্ষ সেলিম ভূঁইয়াকে মালয়েশিয়া বিএনপির সংবর্ধনা

৩৭ মিনিট আগে | পরবাস

যুক্তরাষ্ট্রের ভিসা নবায়নে বিপাকে পড়তে পারেন অনেক বাংলাদেশি
যুক্তরাষ্ট্রের ভিসা নবায়নে বিপাকে পড়তে পারেন অনেক বাংলাদেশি

৩৮ মিনিট আগে | জাতীয়

পরিবেশবান্ধব বাঁশের আসবাবপত্রের ব্যবহার বাড়াতে হবে: পরিবেশ উপদেষ্টা
পরিবেশবান্ধব বাঁশের আসবাবপত্রের ব্যবহার বাড়াতে হবে: পরিবেশ উপদেষ্টা

৪৬ মিনিট আগে | জাতীয়

যে কারণে ১,৭০৫ বন্দিকে ক্ষমা করলেন খামেনি
যে কারণে ১,৭০৫ বন্দিকে ক্ষমা করলেন খামেনি

৫৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সিলেটে ব্যবসায়ীর ৮ লাখ টাকা ছিনতাই: বন্ধুসহ গ্রেফতার ২
সিলেটে ব্যবসায়ীর ৮ লাখ টাকা ছিনতাই: বন্ধুসহ গ্রেফতার ২

১ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

গোপালগঞ্জে আওয়ামী লীগ নেতা কামালের পদত্যাগ
গোপালগঞ্জে আওয়ামী লীগ নেতা কামালের পদত্যাগ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইরানি হামলায় তছনছ ইসরায়েল, হতাহত দুই শতাধিক
ইরানি হামলায় তছনছ ইসরায়েল, হতাহত দুই শতাধিক

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুক্তরাষ্ট্রে ডেমোক্র্যাট আইনপ্রণেতা দম্পতিকে গুলি করে হত্যা!
যুক্তরাষ্ট্রে ডেমোক্র্যাট আইনপ্রণেতা দম্পতিকে গুলি করে হত্যা!

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চার অতিরিক্ত ডিআইজিকে বদলি
চার অতিরিক্ত ডিআইজিকে বদলি

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইউনূস-তারেক বৈঠকে সন্তুষ্ট উপদেষ্টা পরিষদ : পরিবেশ উপদেষ্টা
ইউনূস-তারেক বৈঠকে সন্তুষ্ট উপদেষ্টা পরিষদ : পরিবেশ উপদেষ্টা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নির্বাচনে ইসি থাকবে রেফারির ভূমিকায়: সিইসি
নির্বাচনে ইসি থাকবে রেফারির ভূমিকায়: সিইসি

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আন্দোলন চলবে, জরুরি নাগরিক সেবা চালু থাকবে: ইশরাক
আন্দোলন চলবে, জরুরি নাগরিক সেবা চালু থাকবে: ইশরাক

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ইরান-ইসরায়েল সংঘাত : একনজরে গত ২৪ ঘণ্টায় যা যা ঘটল
ইরান-ইসরায়েল সংঘাত : একনজরে গত ২৪ ঘণ্টায় যা যা ঘটল

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাতভর মিসাইল বৃষ্টিতে বিপদে ইসরায়েল
রাতভর মিসাইল বৃষ্টিতে বিপদে ইসরায়েল

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মেসিদের ম্যাচে মায়ামির নায়ক অন্য এক আর্জেন্টাইন
মেসিদের ম্যাচে মায়ামির নায়ক অন্য এক আর্জেন্টাইন

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইসরায়েলকে ধ্বংস করতে ইরান যেসব ক্ষেপণাস্ত্র ছুড়েছে
ইসরায়েলকে ধ্বংস করতে ইরান যেসব ক্ষেপণাস্ত্র ছুড়েছে

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের সঙ্গে সমন্বয় করে ইসরায়েলে হামলা হুথিদের
ইরানের সঙ্গে সমন্বয় করে ইসরায়েলে হামলা হুথিদের

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেশজুড়ে বইছে ভোটের হাওয়া
দেশজুড়ে বইছে ভোটের হাওয়া

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পর্তুগালে স্ত্রী-কন্যার সামনেই গুলি করে বাংলাদেশিকে হত্যা
পর্তুগালে স্ত্রী-কন্যার সামনেই গুলি করে বাংলাদেশিকে হত্যা

২ ঘণ্টা আগে | পরবাস

সর্বাধিক পঠিত
ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলায় কেঁপে ওঠে তেল আবিব, এক ইহুদির রোমহর্ষক বর্ণনা
ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলায় কেঁপে ওঠে তেল আবিব, এক ইহুদির রোমহর্ষক বর্ণনা

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আয়রন ডোম ব্যর্থ করে ইসরায়েলি সদর দপ্তর গুঁড়িয়ে দিল ইরান
আয়রন ডোম ব্যর্থ করে ইসরায়েলি সদর দপ্তর গুঁড়িয়ে দিল ইরান

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের যে নতুন ক্ষেপণাস্ত্রের আঘাতে ইসরায়েলে ব্যাপক ধ্বংসযজ্ঞ
ইরানের যে নতুন ক্ষেপণাস্ত্রের আঘাতে ইসরায়েলে ব্যাপক ধ্বংসযজ্ঞ

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জাতীয় গাদ্দারদের খুঁজতে ইরানের অভিযান শুরু, ৫ ইসরায়েলি গুপ্তচর গ্রেফতার
জাতীয় গাদ্দারদের খুঁজতে ইরানের অভিযান শুরু, ৫ ইসরায়েলি গুপ্তচর গ্রেফতার

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলে ভয়াবহ হামলা ইরানের, হতাহত দুই শতাধিক
ইসরায়েলে ভয়াবহ হামলা ইরানের, হতাহত দুই শতাধিক

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরাকের আকাশসীমা লঙ্ঘনে ইসরায়েলের বিরুদ্ধে কড়া প্রতিবাদ
ইরাকের আকাশসীমা লঙ্ঘনে ইসরায়েলের বিরুদ্ধে কড়া প্রতিবাদ

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানে হামলার আগে গোপনে ইসরায়েলে ৩০০ হেলফায়ার ক্ষেপণাস্ত্র পাঠায় আমেরিকা
ইরানে হামলার আগে গোপনে ইসরায়েলে ৩০০ হেলফায়ার ক্ষেপণাস্ত্র পাঠায় আমেরিকা

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নেতানিয়াহু একটি জাতিকে ধ্বংস করছে, ভারত তাকে সমর্থন ও উৎসাহও দিচ্ছে: প্রিয়াঙ্কা
নেতানিয়াহু একটি জাতিকে ধ্বংস করছে, ভারত তাকে সমর্থন ও উৎসাহও দিচ্ছে: প্রিয়াঙ্কা

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এবার গাজা থেকে ইসরায়েলে রকেট হামলা
এবার গাজা থেকে ইসরায়েলে রকেট হামলা

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১ ঘণ্টায় ইসরায়েলের ১০ যুদ্ধবিমান ভূপাতিতের দাবি ইরানের
১ ঘণ্টায় ইসরায়েলের ১০ যুদ্ধবিমান ভূপাতিতের দাবি ইরানের

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুক্তরাষ্ট্র, যুক্তরাজ্য ও ফ্রান্সকে সতর্ক করে যা বলল ইরান
যুক্তরাষ্ট্র, যুক্তরাজ্য ও ফ্রান্সকে সতর্ক করে যা বলল ইরান

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানি মিসাইলে ইসরায়েলের ওয়েইজম্যান বিজ্ঞান বিশ্ববিদ্যালয়ের ব্যাপক ক্ষয়ক্ষতি
ইরানি মিসাইলে ইসরায়েলের ওয়েইজম্যান বিজ্ঞান বিশ্ববিদ্যালয়ের ব্যাপক ক্ষয়ক্ষতি

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দীর্ঘমেয়াদি যুদ্ধের জন্য প্রস্তুত ইরান
দীর্ঘমেয়াদি যুদ্ধের জন্য প্রস্তুত ইরান

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পালিয়েছেন নেতানিয়াহু?
পালিয়েছেন নেতানিয়াহু?

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলে ফের ড্রোন ও ক্ষেপণাস্ত্র হামলা চালালো ইরান
ইসরায়েলে ফের ড্রোন ও ক্ষেপণাস্ত্র হামলা চালালো ইরান

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েল-ইরান যুদ্ধ বন্ধের আহ্বান ট্রাম্পের
ইসরায়েল-ইরান যুদ্ধ বন্ধের আহ্বান ট্রাম্পের

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সীমা অতিক্রম করেছে ইরান : ইসরায়েল
সীমা অতিক্রম করেছে ইরান : ইসরায়েল

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

'ইরানে হামলায় কেবল সমর্থন নয়, ইসরায়েলকে উৎসাহও দিচ্ছে ভারত'
'ইরানে হামলায় কেবল সমর্থন নয়, ইসরায়েলকে উৎসাহও দিচ্ছে ভারত'

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের আরও একটি এফ-৩৫ যুদ্ধবিমান ভূপাতিত করার দাবি ইরানের
ইসরায়েলের আরও একটি এফ-৩৫ যুদ্ধবিমান ভূপাতিত করার দাবি ইরানের

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তান কি ইসরায়েলের পরবর্তী টার্গেট?
পাকিস্তান কি ইসরায়েলের পরবর্তী টার্গেট?

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পর্যটক নিখোঁজ-মৃত্যুর ঘটনায় বর্ষা গ্রেফতার
পর্যটক নিখোঁজ-মৃত্যুর ঘটনায় বর্ষা গ্রেফতার

১৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ঈদের ছুটিতে সপরিবার সরকারি সফরে গিয়ে অতিরিক্ত সচিবের ‘আনন্দভ্রমণ’
ঈদের ছুটিতে সপরিবার সরকারি সফরে গিয়ে অতিরিক্ত সচিবের ‘আনন্দভ্রমণ’

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েলের হামলায় তেহরানের তেল ডিপোতে আগুন
ইসরায়েলের হামলায় তেহরানের তেল ডিপোতে আগুন

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিমান দুর্ঘটনার পর যে সিদ্ধান্ত নিল ভারত
বিমান দুর্ঘটনার পর যে সিদ্ধান্ত নিল ভারত

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলে যে কোনো মুহূর্তে ভয়াবহ হামলার ঘোষণা ইরানের
ইসরায়েলে যে কোনো মুহূর্তে ভয়াবহ হামলার ঘোষণা ইরানের

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মার্কিন স্বার্থে হামলা চালালে ইরানকে যে ভয়ঙ্কর পরিণতির হুঁশিয়ারি দিলেন ট্রাম্প
মার্কিন স্বার্থে হামলা চালালে ইরানকে যে ভয়ঙ্কর পরিণতির হুঁশিয়ারি দিলেন ট্রাম্প

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাতভর মিসাইল বৃষ্টিতে বিপদে ইসরায়েল
রাতভর মিসাইল বৃষ্টিতে বিপদে ইসরায়েল

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানি হামলায় তছনছ ইসরায়েল, হতাহত দুই শতাধিক
ইরানি হামলায় তছনছ ইসরায়েল, হতাহত দুই শতাধিক

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের গ্যাস ফিল্ডে ইসরায়েলের হামলা, পাল্টা জবাবের হুঁশিয়ারি
ইরানের গ্যাস ফিল্ডে ইসরায়েলের হামলা, পাল্টা জবাবের হুঁশিয়ারি

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সিরিয়ার আকাশসীমা সাময়িকভাবে বন্ধ ঘোষণা
সিরিয়ার আকাশসীমা সাময়িকভাবে বন্ধ ঘোষণা

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
বিশ্বযুদ্ধের অশনিসংকেত
বিশ্বযুদ্ধের অশনিসংকেত

প্রথম পৃষ্ঠা

ক্ষোভ কাটেনি প্রশাসনে
ক্ষোভ কাটেনি প্রশাসনে

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

কোয়েলকে কেন কাঁদাতেন বাবা রঞ্জিত মল্লিক
কোয়েলকে কেন কাঁদাতেন বাবা রঞ্জিত মল্লিক

শোবিজ

সিলেটে দুই উপদেষ্টার গাড়ি আটকে বিক্ষোভ
সিলেটে দুই উপদেষ্টার গাড়ি আটকে বিক্ষোভ

প্রথম পৃষ্ঠা

আজ বিশ্ব বাবা দিবস
আজ বিশ্ব বাবা দিবস

পেছনের পৃষ্ঠা

বেগম জিয়াই জাতির কান্ডারি
বেগম জিয়াই জাতির কান্ডারি

প্রথম পৃষ্ঠা

৫০ লাখেরও বেশি ভিউ অর্জন করল ‘প্রিয় প্রজাপতি’
৫০ লাখেরও বেশি ভিউ অর্জন করল ‘প্রিয় প্রজাপতি’

শোবিজ

বিএনপিতে স্বস্তি, জামায়াতে অস্বস্তি
বিএনপিতে স্বস্তি, জামায়াতে অস্বস্তি

প্রথম পৃষ্ঠা

আজ পয়লা আষাঢ়
আজ পয়লা আষাঢ়

পেছনের পৃষ্ঠা

পৃথিবীতে বাবার মতো আর আছে কেবা...
পৃথিবীতে বাবার মতো আর আছে কেবা...

শোবিজ

সাতসকালে র‌্যাবের পোশাক পরে কোটি টাকা ছিনতাই
সাতসকালে র‌্যাবের পোশাক পরে কোটি টাকা ছিনতাই

প্রথম পৃষ্ঠা

বাবার প্রতি সুহানার ভালোবাসা
বাবার প্রতি সুহানার ভালোবাসা

শোবিজ

গৌতমকে কেন বাবা উত্তমের ‘না’
গৌতমকে কেন বাবা উত্তমের ‘না’

শোবিজ

দুটি জোট ও ২৮টি দল নিয়ে জাতীয় সংস্কার জোটের আত্মপ্রকাশ
দুটি জোট ও ২৮টি দল নিয়ে জাতীয় সংস্কার জোটের আত্মপ্রকাশ

নগর জীবন

দুর্লভ কালাঘাড় রাজন পাখির পিতৃত্ববোধ
দুর্লভ কালাঘাড় রাজন পাখির পিতৃত্ববোধ

পেছনের পৃষ্ঠা

দক্ষিণ আফ্রিকা বিশ্বচ্যাম্পিয়ন
দক্ষিণ আফ্রিকা বিশ্বচ্যাম্পিয়ন

মাঠে ময়দানে

অনেকের মনে এখন জ্বালা
অনেকের মনে এখন জ্বালা

প্রথম পৃষ্ঠা

কাবরেরার পদত্যাগ চাইলেন বাফুফে সদস্য
কাবরেরার পদত্যাগ চাইলেন বাফুফে সদস্য

মাঠে ময়দানে

নাইটহুড উপাধিতে ভূষিত ডেভিড বেকহ্যাম
নাইটহুড উপাধিতে ভূষিত ডেভিড বেকহ্যাম

মাঠে ময়দানে

প্রধান উপদেষ্টার নিরপেক্ষতা ক্ষুণ্ন
প্রধান উপদেষ্টার নিরপেক্ষতা ক্ষুণ্ন

প্রথম পৃষ্ঠা

বাংলাদেশিরা ইরানে কেমন আছেন
বাংলাদেশিরা ইরানে কেমন আছেন

প্রথম পৃষ্ঠা

দারিদ্র্যমোচন ব্যয় কমছেই বাজেটে
দারিদ্র্যমোচন ব্যয় কমছেই বাজেটে

পেছনের পৃষ্ঠা

বদলাতে পারে লিগের ফরম্যাট
বদলাতে পারে লিগের ফরম্যাট

মাঠে ময়দানে

গলে স্পিনারদের সঙ্গে ব্যাটাররাও সুবিধা পাবেন
গলে স্পিনারদের সঙ্গে ব্যাটাররাও সুবিধা পাবেন

মাঠে ময়দানে

বাবা দিবসে আবুল হায়াত
বাবা দিবসে আবুল হায়াত

শোবিজ

মামলা দ্রুত নিষ্পত্তিতে কোড সংশোধন হচ্ছে
মামলা দ্রুত নিষ্পত্তিতে কোড সংশোধন হচ্ছে

প্রথম পৃষ্ঠা

বিজিএমইএর নতুন সভাপতি মাহমুদ হাসান
বিজিএমইএর নতুন সভাপতি মাহমুদ হাসান

প্রথম পৃষ্ঠা

মেলার প্যান্ডেল ভাঙচুর আগুন
মেলার প্যান্ডেল ভাঙচুর আগুন

নগর জীবন

ভয়ংকর যত বিমান দুর্ঘটনা
ভয়ংকর যত বিমান দুর্ঘটনা

রকমারি