শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বুধবার, ০৭ মে, ২০২৫

কাশ্মীর : জিন্নাহ ও নেহরু কানেকশন

সুমন পালিত
প্রিন্ট ভার্সন
কাশ্মীর : জিন্নাহ ও নেহরু কানেকশন

জনসংখ্যার দিক থেকে ভারত বিশ্বের বৃহত্তম দেশ। এ ক্ষেত্রে পাকিস্তানের অবস্থান পঞ্চম। এ মুহূর্তে বিশ্বের প্রতি পৌনে পাঁচজনের একজন ভারত বা পাকিস্তানের অধিবাসী। ভারত ও পাকিস্তান ১৯৪৭ সালের মধ্য আগস্টে ব্রিটিশদের কাছ থেকে স্বাধীনতা লাভ করে। স্বাধীনতার পর থেকে গত ৭৭ বছরে এ দুটি দেশ তিনবার যুদ্ধে লিপ্ত হয়েছে কাশ্মীরকে কেন্দ্র করে। বেশ কয়েকটি রক্তক্ষয়ী সংঘর্ষেও জড়িয়েছে দুটি দেশ। দুই দেশের স্বাভাবিক সম্পর্কে বাধা হয়ে দাঁড়িয়েছে কাশ্মীর সমস্যা।

কাশ্মীরের পেহেলগামের জঙ্গি হামলাকে কেন্দ্র করে ভারত ও পাকিস্তান এখন যুদ্ধের মুখোমুখি। ভারতের অভিযোগ, ওই হামলার পেছনে পাকিস্তানের হাত রয়েছে। পেহেলগামের ঘটনায় পাকিস্তান ইন্ধন জুগিয়েছে কি না, তার কোনো সুস্পষ্ট প্রমাণ নেই। তবে পাকিস্তান যে অতীতে জঙ্গিবাদ লালন করেছে তা তারা নিজেরাও স্বীকার করে। বলা হয়, সাপ পুষলে সাপের ফণায় জীবন দিতে হয়। যুক্তরাষ্ট্রসহ পশ্চিমা দেশগুলোর মদতে পাকিস্তান একসময় যে জঙ্গি তৈরির কারখানা খুলেছিল, তা থেকে এখন তারা নিজেরাও নিরাপদ নয়। কাশ্মীরে জঙ্গি হামলাকে কেন্দ্র করে যে কোনো সময় দুই পারমাণবিক শক্তিধর দেশের মধ্যে বেঁধে যেতে পারে সর্বাত্মক যুদ্ধ। সামরিক সক্ষমতার দিক থেকে ভারত বিশ্বের চতুর্থ শক্তিশালী দেশ। অন্যদিকে পাকিস্তানের অবস্থান অষ্টম। তবে দুই দেশের কাণ্ডজ্ঞানহীনতা পারমাণবিক যুদ্ধে রূপ নিলে তা কারোর জয় নয়, শুধু ধ্বংসই ডেকে আনবে।

১৯৪৭ সালের আগস্টে স্বাধীনতার আগে ব্রিটিশ শাসনাধীন ভারতে ছোট ছোট দেশীয় রাজ্যের সংখ্যা ছিল ৫০০-এরও বেশি। এসব রাজ্যের প্রতিরক্ষা, অর্থ ও যোগাযোগ ছিল ব্রিটিশদের হাতে। ভারত ছাড়ার সময় তারা দেশীয় রাজ্যগুলোকে ভারত অথবা পাকিস্তানে যোগ দেওয়া কিংবা স্বাধীন থাকার অধিকার দিয়ে যায়। দেশীয় রাজ্যগুলোর মধ্যে কাশ্মীর ছিল সবচেয়ে বড়। সে সময় কাশ্মীরের মোট আয়তন ছিল ৮৪ হাজার ৪৭১ বর্গমাইল। অর্থাৎ বাংলাদেশের চেয়ে দেড় গুণ। তবে জনসংখ্যা ছিল মাত্র ৪০ লাখ। ভারত ভাগের সময় কাশ্মীরের শাসক ছিলেন মহারাজা হরি সিং। জনসংখ্যার ৭৭ ভাগ ছিল মুসলমান, হিন্দু ২০ ভাগ আর বৌদ্ধ ও শিখের সংখ্যা ৩ ভাগ। মহারাজা হরি সিং ছিলেন কট্টর কংগ্রেসবিদ্বেষী। বিশিষ্ট লেখক রামচন্দ্র গুহ তাঁর ইন্ডিয়া আফটার গান্ধী বইয়ে লিখেছেন, হরি সিং কংগ্রেসকে ঘৃণা করতেন। তাই ভারতে যোগ দেওয়ার কথা ভাবতেও পারতেন না। আর পাকিস্তানে যোগ দিলে হিন্দু রাজপরিবারের ভাগ্যরবী যে চিরতরে নিভে যাবে, এ বিষয়েও উৎকণ্ঠিত ছিলেন তিনি।

কংগ্রেসের শীর্ষ নেতাদের একজন পণ্ডিত জহরলাল নেহরু ছিলেন কাশ্মীরি বংশোূ¢ত। কাশ্মীরের প্রতি তাঁর ব্যক্তিগত আবেগ সহজেই অনুমেয়। অন্যদিকে কাশ্মীরের সংখ্যাগরিষ্ঠ মানুষ যেহেতু মুসলমান, সেহেতু পাকিস্তানের প্রতিষ্ঠাতা মুহাম্মদ আলী জিন্নাহ মনে করতেন, কাশ্মীর একসময় পাকা ফলের মতো টুপ করে তাঁর কোলে পড়বে। ভারতবর্ষের স্বাধীনতা আন্দোলনের সময় কাশ্মীরের মহারাজা কংগ্রেসের ব্যাপারে কঠোর নীতি অবলম্বন করেন। ভারতীয় কংগ্রেস নেতাদের কাশ্মীরে প্রবেশ ছিল নিষিদ্ধ। কাশ্মীরের সবচেয়ে জনপ্রিয় নেতা ছিলেন ন্যাশনাল কনফারেন্স সভাপতি শেরে কাশ্মীর শেখ আবদুল্লাহ। ভারতীয় কংগ্রেসের শীর্ষ নেতা জওহরলাল নেহরুর সঙ্গে তাঁর ছিল ব্যক্তিগত বন্ধুত্ব। মুসলিম লীগের ইন্ধনে ন্যাশনাল কনফারেন্সে ভাঙন ধরে। সরদার ইব্রাহিমের নেতৃত্বে গঠিত হয় মুসলিম কনফারেন্স। এ ভাঙনে কাশ্মীরের মহারাজারও আশীর্বাদ ছিল।

জনসংখ্যার দিক থেকে ভারত কাশ্মীরের মহারাজার কংগ্রেসবিরোধী মনোভাবের কারণে জিন্নাহ আশা করতেন তাঁকে তিনি সামাল দিতে পারবেন। ১৯৪৭ সালের জুলাইয়ে সব ধরনের অনুকূল প্রতিশ্রুতি দিয়ে তিনি কাশ্মীরের মহারাজার কাছে চিঠি লেখেন। অন্যদিকে মুসলিম লীগ নেতারা কাশ্মীরের প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে দেনদরবার শুরু করেন। প্রধানমন্ত্রী রামচন্দ্র কাক কাশ্মীরের স্বাধীন অস্তিত্ব বজায় রাখার পক্ষে ছিলেন। কিন্তু তাঁর সঙ্গে মুসলিম লীগ নেতাদের যোগাযোগকে মহারাজা ভালো চোখে দেখেননি। তিনি ১৯৪৭ সালের ১১ আগস্ট প্রধানমন্ত্রীকে বরখাস্ত করেন। জিন্নাহ কাশ্মীরের মহারাজাকে পক্ষে আনার যে আশা করতেন, তা দুরাশায় পরিণত হয় আরেক ঘটনায়। পাকিস্তান প্রতিষ্ঠায় মাউন্টব্যাটেনের সঙ্গে লাগাতার আলোচনায় জিন্নাহ একপর্যায়ে ক্লান্ত হয়ে পড়েন। ফুসফুসের রোগেও খুব দুর্বল হয়ে পড়েন এই স্বনামখ্যাত আইনজীবী। তিনি ভূস্বর্গ কাশ্মীরে কিছুদিন বিশ্রাম নেওয়ার পরিকল্পনা আঁটেন। বিশ্রামকালীন থাকাখাওয়ার ব্যবস্থা করতে জিন্নাহ তাঁর সেক্রেটারি উইলিয়াম বার্নিকে কাশ্মীরে পাঠান। এ সম্পর্কে আলোকপাত করা হয়েছে লেখক ডমিনিক ল্যাপিয়ের ও ল্যারি কলিন্সের বই ফ্রিডম অ্যাট মিডনাইট-এ। এতে লেখা হয়েছে, জিন্নাহর সেক্রেটারি পাঁচ থেকে সাত দিন পরে ফিরে এলে হতবাক হন পাকিস্তানের প্রতিষ্ঠাতা। মহারাজা হরি সিং ছুটি কাটাতেও জিন্নাহ তাঁর রাজ্যে পা রাখুন তা চাননি।

১৯৪৭ সালের মধ্য আগস্টে ভারত ও পাকিস্তান স্বাধীনতা লাভ করে। কাশ্মীরের মহারাজা দুই দেশের কোনোটিতে যোগদান না করার সিদ্ধান্ত নেন। কাশ্মীরের স্বাধীন সত্তা বজায় রাখতে চেয়েছিলেন তিনি। পাকিস্তান দৃশ্যত কাশ্মীরের স্বাধীন সত্তা মেনে নেয়। তবে মুহাম্মদ আলী জিন্নাহ তাঁর প্রতি কাশ্মীরের মহারাজার উপেক্ষা মেনে নিতে পারেননি। স্বাধীনতার এক মাসের মধ্যে সেপ্টেম্বরের মাঝামাঝি পাকিস্তানের প্রধানমন্ত্রী লিয়াকত আলী খান একটি জরুরি বৈঠক ডাকেন। কাশ্মীরের মহারাজাকে পাকিস্তানে যোগ দিতে কীভাবে বাধ্য করা যায়, সে বিষয়ে সিদ্ধান্ত নিতেই ডাকা হয়েছিল বৈঠক। উদ্দেশ্য ছিল মন্ত্রের সাধন অথবা শরীর পতন। বৈঠকে সিদ্ধান্ত নেওয়া হয় কাশ্মীর দখলের জন্য পাঠান উপজাতীয়দের অস্ত্রসহ পাঠানো হবে। এর নেতৃত্বে থাকবেন পাকিস্তানি সামরিক অফিসাররা। একই সঙ্গে মুসলিম কনফারেন্সের সহযোগিতায় কাশ্মীরের পশ্চিমাংশের মুসলমানদের বিদ্রোহে মদত জোগানো হবে। কাশ্মীরের মুসলমানরা শেখ আবদুল্লাহর নেতৃত্বে ছিল অসাম্প্রদায়িক চেতনায় আস্থাশীল। তবে তাদের বিশ্বাসে ভাঙন ধরায় সাম্প্রদায়িক হানাহানির ঘটনা। রাওয়ালপিন্ডি ও শিয়ালকোট থেকে বাস্তুচ্যুত হয়ে কাশ্মীরে পালিয়ে আসে বিপুলসংখ্যক হিন্দু ও শিখ। সঙ্গে নিয়ে আসে তাদের ওপর নির্যাতন-নিপীড়নের কিচ্ছা। জম্মু-কাশ্মীরের হিন্দুপ্রধান এলাকায় সে কিচ্ছাকাহিনি বিস্ফোরক অবস্থার উদ্ভব ঘটায়। এতে উসকানি দেয় হিন্দু জাতীয়তাবাদী আরএসএস ক্যাডাররা। শুরু হয় মুসলিমবিরোধী দাঙ্গা। এর বিপরীতে কাশ্মীরের পশ্চিম অংশজুড়ে মহারাজার বিরুদ্ধে বিদ্রোহী হয়ে ওঠে মুসলিম কাশ্মীরিরা। এ উত্তেজনাকর পরিস্থিতির সুযোগে কাশ্মীর অভিযানের নীলনকশা আঁটে পাকিস্তান সরকার। সেনাবাহিনীর পাঠান সৈন্যদের মধ্য থেকে কাশ্মীর অভিযানের জন্য কয়েকটি বিশেষ ইউনিট তৈরি করা হয়। পাঠান উপজাতীয়দেরও প্রশিক্ষণ দিয়ে দলভুক্ত করা হয় ব্যাপকভাবে। পাকিস্তান সেনাবাহিনীর মেজর আগা হুমায়ুন আমিন তাঁর ১৯৪৭-৪৮ কাশ্মীর ওয়ার : দ্য ওয়ার অব লস্ট অপরচুনিটিজ বইয়ে এ বিষয়ে সুনির্দিষ্ট তথ্য দিয়েছেন। লিখেছেন, নিয়মিত পাকিস্তানি সেনাবাহিনীর একজন মেজর, একজন ক্যাপ্টেন এবং দশজন কমিশনপ্রাপ্ত জুনিয়র কর্মকর্তা নিয়ে প্রতিটি ইউনিট গঠিত হয়েছিল।... পাঠানদের মধ্য থেকে সেনা সদস্যদের বাছাই করে তাদের উপজাতীয়দের মতো পোশাক পরানো হয়। এ বাহিনীর জন্য যানবাহনের ব্যবস্থাও করে পাকিস্তান।

১৯৪৭ সালের ২২ অক্টোবর রাতে শুরু হয় শ্রীনগরমুখী অভিযান। পরিকল্পনা ছিল সকালের মধ্যেই কাশ্মীরের রাজধানী শ্রীনগর দখলে নেবে তারা। কিন্তু সে পরিকল্পনা সফল হয়নি পাঠান উপজাতীয়দের লুটতরাজের মনোভাবের কারণে। অথচ পরিকল্পনামতো কাশ্মীরের মহারাজার মুসলিম সেনারা বিদ্রোহ ঘোষণা করে ২২ অক্টোবর রাতেই। তারা ঝিলম নদীর সেতু প্রহরারত নিরাপত্তারক্ষীদের বন্দি করে। এর ফলে শ্রীনগর পর্যন্ত ১৩৫ মাইল সড়ক উন্মুক্ত হয়ে পড়ে। এ সড়কে কোনো প্রহরা ছিল না। কোনো কিছু বোঝার আগেই শ্রীনগর দখল করার সুযোগ ছিল অভিযানকারীদের সামনে। কিন্তু তারা পরিকল্পনা অনুযায়ী প্রথমে শ্রীনগর দখল করার বদলে মাঝপথে লুটপাটে লিপ্ত হয়। এই বাহিনীর একজন কমান্ডার সৈরব হায়াত খান স্মৃতিচারণ করে বলেছেন, পাঠান উপজাতীয়দের শ্রীনগরের দিকে অগ্রসর হওয়ার নির্দেশ দেওয়ার পর তিনি দেখতে পান, তার বাহিনী সেখান থেকে উধাও।

সৈরব হায়াত খানের ভাষ্য, রাতে মুজাফফরাবাদের হিন্দু বাজার আক্রমণের মাধ্যমে কাশ্মীরি ভাইদের মুক্ত করার জিহাদ শুরু হয়। আমরা মুজাহিদদের থামানোর চেষ্টা করেছি। বুঝিয়েছি আমাদের শ্রীনগর যেতে হবে। কিন্তু কেউ শোনেনি। এর ফলে পরবর্তী ৭৫ মাইল অতিক্রম করতে ৪৮ ঘণ্টা লেগে যায়।

কাশ্মীরে পাকিস্তানের গোপন অভিযানের খবর সঙ্গে সঙ্গে নয়াদিল্লিতে পৌঁছে যায়। ভারত সফররত থাই পররাষ্ট্রমন্ত্রীর সম্মানে আয়োজিত এক ভোজসভায় যাওয়ার প্রস্তুতি নিচ্ছিলেন গভর্নর জেনারেল লর্ড মাউন্টব্যাটেন। এ সময় কাশ্মীরে পাকিস্তানি হামলার খবর পান। ভোজসভা শেষে মাউন্টব্যাটেন প্রধানমন্ত্রী নেহরুকে ডেকে কাশ্মীরে পাকিস্তানের অভিযানের কথা জানান। পরদিন সন্ধ্যায় তিনজন যাত্রীসহ ভারতীয় বিমান বাহিনীর একটি ডিসি-৩ বিমান শ্রীনগর বিমানবন্দরে অবতরণ করে। যাদের মধ্যে ছিলেন সিনিয়র আইসিএস অফিসার ভিপি মেনন, ভারতীয় সেনাবাহিনীর স্যাম মানেকশ এবং বিমান বাহিনীর কর্মকর্তা উইং কমান্ডার দেওয়ান। এদের মধ্যে জেনারেল মানেকশ বাংলাদেশের মুক্তিযুদ্ধের সময় ছিলেন ভারতীয় সেনাবাহিনীর প্রধান। যুদ্ধ শেষে তিনি ফিল্ড মার্শাল পদ লাভ করেন।

যা হোক শেষ পর্যন্ত ভিপি মেননের দুতিয়ালিতে ২৬ অক্টোবর কাশ্মীরের মহারাজা ভারতে যোগদানের দলিলে স্বাক্ষর দেন। সঙ্গে সঙ্গে শুরু হয় কাশ্মীরে ভারতীয় বাহিনীর অভিযান।

এ যুদ্ধে ভারতীয় বাহিনীর বিপুলসংখ্যক সৈন্য অংশ নেয়। তাদের সহযোগিতা করে শেখ আবদুল্লাহর নেতৃত্বাধীন ন্যাশনাল কনফারেন্সের স্বেচ্ছাসেবকরা। পাকিস্তানি বাহিনীর নেতৃত্বাধীন পাঠান উপজাতীয় বাহিনীর সদস্যরা রাজধানী শ্রীনগরের দ্বারপ্রান্তে এসেও পিছু হটতে বাধ্য হয়। কাশ্মীর যুদ্ধে গণহত্যার শিকার হয় বিপুলসংখ্যক নিরীহ মানুষ। এর মধ্যে রাজৌরি ও মিরপুর গণহত্যায় ৫০ হাজারেরও বেশি মানুষ প্রাণ হারায়। এ মানবিক সংকটে ১৯৪৭ সালের ১ নভেম্বর নেহরুর অনুরোধে ভারতের গভর্নর জেনারেল লর্ড মাউন্টব্যাটেন জিন্নাহর সঙ্গে বৈঠকের জন্য লাহোরে যান। তিনি প্রস্তাব দেন, জনগণের ভোটের মাধ্যমে কাশ্মীর, হায়দরাবাদ ও জুনাগড় কোন দেশে যোগ দেবে, তা নির্ধারিত হওয়া উচিত। কিন্তু জিন্নাহ সে প্রস্তাব প্রত্যাখ্যান করেন।

১৯৪৮ সালের ২১ এপ্রিল জাতিসংঘ কাশ্মীরে অবিলম্বে যুদ্ধবিরতির প্রস্তাব গ্রহণ করে। কিন্তু যুদ্ধবিরতি ১৯৪৯ সালের ১ জানুয়ারির আগে কার্যকর করা সম্ভব হয়নি। জাতিসংঘের তত্ত্বাবধানে গণভোট হওয়ার কথা থাকলেও দুই দেশের খুঁটিনাটি মতভেদে তা কখনো বাস্তবে পরিণত হয়নি। ১৯৪৭-৪৮ সালের যুদ্ধে কাশ্মীরের প্রায় এক-তৃতীয়াংশ পাকিস্তানের অধীনে চলে যায়, যা আজাদ কাশ্মীর নামে পরিচিত। ১৯৬২ সালের চীন-ভারত যুদ্ধে কাশ্মীরের জনবসতিহীন একটি অংশ চীন দখল করে নেয়। ফলে কাশ্মীর এখন দ্বিপক্ষীয় নয় ত্রিপক্ষীয় সমস্যা হয়ে দাঁড়িয়েছে। বিশ্বের ৩০০ কোটিরও বেশি মানুষের মাথাব্যথার কারণ হয়ে দাঁড়িয়েছে এ সমস্যা।

লেখক : সিনিয়র সহকারী সম্পাদক, বাংলাদেশ প্রতিদিন

    ইমেইল :[email protected]

এই বিভাগের আরও খবর
অজ্ঞাত লাশ বাড়ছে
অজ্ঞাত লাশ বাড়ছে
সংকোচনমুখী মুদ্রানীতি
সংকোচনমুখী মুদ্রানীতি
নিজের বিচারে নিজেই বিচারক ট্রাম্প
নিজের বিচারে নিজেই বিচারক ট্রাম্প
ধর্মীয় আলোচনায় শিষ্টাচার
ধর্মীয় আলোচনায় শিষ্টাচার
হাসিনার সর্বোচ্চ শাস্তি চায় জাতি
হাসিনার সর্বোচ্চ শাস্তি চায় জাতি
আমাদের বিজ্ঞ রাজনীতিবিদদের সমস্যা!
আমাদের বিজ্ঞ রাজনীতিবিদদের সমস্যা!
ভাঁড়ারে টান, সঞ্চয়ে হাত
ভাঁড়ারে টান, সঞ্চয়ে হাত
উত্তাল রাজনীতি
উত্তাল রাজনীতি
খেলনাও শিক্ষক
খেলনাও শিক্ষক
উম্মতে মোহাম্মদীর চারিত্রিক মাধুর্য
উম্মতে মোহাম্মদীর চারিত্রিক মাধুর্য
‘বাণিজ্যে বসতে লক্ষ্মী’
‘বাণিজ্যে বসতে লক্ষ্মী’
বর্জ্য থেকেই শক্তি ও সম্পদ
বর্জ্য থেকেই শক্তি ও সম্পদ
সর্বশেষ খবর
জেনেভা ক্যাম্পে অবৈধ স্থাপনা উচ্ছেদে যৌথ পরিদর্শন
জেনেভা ক্যাম্পে অবৈধ স্থাপনা উচ্ছেদে যৌথ পরিদর্শন

১ সেকেন্ড আগে | নগর জীবন

প্রাইম ব্যাংকের পে-রোল সেবা নিচ্ছে এসকিউ লাইটস
প্রাইম ব্যাংকের পে-রোল সেবা নিচ্ছে এসকিউ লাইটস

১ মিনিট আগে | অর্থনীতি

টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে খেলার হাতছানি স্মিথের
টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে খেলার হাতছানি স্মিথের

৮ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

কাতারের নিরাপত্তা হুমকির বিরুদ্ধে সংহতি পুনর্ব্যক্ত বাংলাদেশের
কাতারের নিরাপত্তা হুমকির বিরুদ্ধে সংহতি পুনর্ব্যক্ত বাংলাদেশের

৯ মিনিট আগে | জাতীয়

এবারের ইজতেমা জাতীয় নির্বাচনের পর: ধর্ম উপদেষ্টা
এবারের ইজতেমা জাতীয় নির্বাচনের পর: ধর্ম উপদেষ্টা

১০ মিনিট আগে | জাতীয়

গোল্ডেন ভিসাধারীদের জন্য নতুন চার সুবিধা ঘোষণা আমিরাতের
গোল্ডেন ভিসাধারীদের জন্য নতুন চার সুবিধা ঘোষণা আমিরাতের

১৪ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কুনমিং শিক্ষা সহযোগিতা সম্মেলনে আইইউবিএটির প্রতিনিধি দল
কুনমিং শিক্ষা সহযোগিতা সম্মেলনে আইইউবিএটির প্রতিনিধি দল

১৭ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

যে কারণে আজ ৩০ মিনিট মেট্রোরেল চলাচল বন্ধ
যে কারণে আজ ৩০ মিনিট মেট্রোরেল চলাচল বন্ধ

১৮ মিনিট আগে | নগর জীবন

বিএনপি নেতার অর্থায়নে কাঠের সেতু, ৬ হাজার মানুষের দুর্ভোগ লাঘব
বিএনপি নেতার অর্থায়নে কাঠের সেতু, ৬ হাজার মানুষের দুর্ভোগ লাঘব

২০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সিইসির সঙ্গে এনসিপির বৈঠক বিকালে
সিইসির সঙ্গে এনসিপির বৈঠক বিকালে

২৪ মিনিট আগে | রাজনীতি

এই মুহূর্তে ট্রাম্প-পুতিনের জরুরি বৈঠকের প্রয়োজন নেই: ক্রেমলিন
এই মুহূর্তে ট্রাম্প-পুতিনের জরুরি বৈঠকের প্রয়োজন নেই: ক্রেমলিন

২৭ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নীল রঙের কুকুর! বিজ্ঞানীরাও হতবাক
নীল রঙের কুকুর! বিজ্ঞানীরাও হতবাক

৩৫ মিনিট আগে | পাঁচফোড়ন

৪৩ বছর পার করল সুন্দরবন কুরিয়ার সার্ভিস
৪৩ বছর পার করল সুন্দরবন কুরিয়ার সার্ভিস

৪০ মিনিট আগে | অর্থনীতি

শাহরুখের জন্মদিনে প্রকাশ পেল ‘কিং’ টিজার, ফিরল বলিউডের আসল বাদশা
শাহরুখের জন্মদিনে প্রকাশ পেল ‘কিং’ টিজার, ফিরল বলিউডের আসল বাদশা

৪৩ মিনিট আগে | শোবিজ

হানিফসহ চারজনের বিচার শুরু, গ্রেফতারি পরোয়ানা জারি
হানিফসহ চারজনের বিচার শুরু, গ্রেফতারি পরোয়ানা জারি

৪৫ মিনিট আগে | জাতীয়

এলপি গ্যাসের নতুন দাম ঘোষণা বিকেলে
এলপি গ্যাসের নতুন দাম ঘোষণা বিকেলে

৪৬ মিনিট আগে | অর্থনীতি

কানাডায় এইম ইনিশিয়েটিভ ফাউন্ডেশনের সংবাদ সম্মেলন
কানাডায় এইম ইনিশিয়েটিভ ফাউন্ডেশনের সংবাদ সম্মেলন

৫০ মিনিট আগে | পরবাস

রাজধানীর বিভিন্ন পয়েন্টে আন্দোলন, যা বলছে ডিএমপি
রাজধানীর বিভিন্ন পয়েন্টে আন্দোলন, যা বলছে ডিএমপি

৫৪ মিনিট আগে | নগর জীবন

মাধ্যমিক শিক্ষার মানোন্নয়নে কমিটি
মাধ্যমিক শিক্ষার মানোন্নয়নে কমিটি

৫৭ মিনিট আগে | জাতীয়

ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় প্রতিপক্ষের গুলিতে নিহত এক, আহত ২
ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় প্রতিপক্ষের গুলিতে নিহত এক, আহত ২

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নারায়ণগঞ্জে ট্রাকচাপায় যুবকের মৃত্যু, আহত ১
নারায়ণগঞ্জে ট্রাকচাপায় যুবকের মৃত্যু, আহত ১

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

‘আমার কি দোষ বলুন তো, যদি চোখ দুটো বড় হয়’
‘আমার কি দোষ বলুন তো, যদি চোখ দুটো বড় হয়’

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

গাজার ৭৬ শতাংশ ত্রাণ আটকে রেখেছে ইসরায়েল
গাজার ৭৬ শতাংশ ত্রাণ আটকে রেখেছে ইসরায়েল

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতের হয়ে গুপ্তচরবৃত্তি, পাকিস্তানে জেলে গ্রেফতার
ভারতের হয়ে গুপ্তচরবৃত্তি, পাকিস্তানে জেলে গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসলামি আলেমের সম্ভাব্য সফর প্রসঙ্গে ভারতের মন্তব্য ঢাকার নজরে এসেছে
ইসলামি আলেমের সম্ভাব্য সফর প্রসঙ্গে ভারতের মন্তব্য ঢাকার নজরে এসেছে

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

২১তম দিনে অবস্থান কর্মসূচিতে ইবতেদায়ি শিক্ষকরা
২১তম দিনে অবস্থান কর্মসূচিতে ইবতেদায়ি শিক্ষকরা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অবশেষে জয়ের দেখা পেলো লিভারপুল
অবশেষে জয়ের দেখা পেলো লিভারপুল

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সূচকের উত্থানে পুঁজিবাজারে চলছে লেনদেন
সূচকের উত্থানে পুঁজিবাজারে চলছে লেনদেন

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

দুই বছরে দেড় লাখ মৃত্যু, কেন রক্তে ভাসছে সুদান
দুই বছরে দেড় লাখ মৃত্যু, কেন রক্তে ভাসছে সুদান

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আমরা চাই গণতন্ত্রের স্বার্থে সুষ্ঠু নির্বাচন এই সরকারের মাধ্যমেই হোক : গয়েশ্বর
আমরা চাই গণতন্ত্রের স্বার্থে সুষ্ঠু নির্বাচন এই সরকারের মাধ্যমেই হোক : গয়েশ্বর

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সর্বাধিক পঠিত
‘জামায়াতকে বাদ দিয়ে হলেও সব দল ঐক্যবদ্ধভাবে নির্বাচনে যাবে’
‘জামায়াতকে বাদ দিয়ে হলেও সব দল ঐক্যবদ্ধভাবে নির্বাচনে যাবে’

১২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পুতিন আনলেন নতুন পারমাণবিক টর্পেডো ‘পসাইডন’, আতঙ্কে ইউরোপ
পুতিন আনলেন নতুন পারমাণবিক টর্পেডো ‘পসাইডন’, আতঙ্কে ইউরোপ

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দক্ষ কর্মীদের জন্য নতুন ভিসা চালু করছে পর্তুগাল
দক্ষ কর্মীদের জন্য নতুন ভিসা চালু করছে পর্তুগাল

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মির্জা ফখরুলের কণ্ঠ নকল করে অসত্য ভিডিও প্রচার
মির্জা ফখরুলের কণ্ঠ নকল করে অসত্য ভিডিও প্রচার

৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

নির্বাচনের আগে ইসলামকে রাজনৈতিক ফায়দা লাভে ব্যবহারের চেষ্টা : সালাহউদ্দিন
নির্বাচনের আগে ইসলামকে রাজনৈতিক ফায়দা লাভে ব্যবহারের চেষ্টা : সালাহউদ্দিন

১৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

৯৮ শতাংশ ভোটে তানজানিয়ার প্রেসিডেন্ট সামিয়া হাসান
৯৮ শতাংশ ভোটে তানজানিয়ার প্রেসিডেন্ট সামিয়া হাসান

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পদ্মাপাড়ে মিথেন গ্যাসের উপস্থিতি পেল বাপেক্স
পদ্মাপাড়ে মিথেন গ্যাসের উপস্থিতি পেল বাপেক্স

১৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে তিন বাহিনী প্রধানের সাক্ষাৎ, নির্বাচন প্রস্তুতি নিয়ে আলোচনা
প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে তিন বাহিনী প্রধানের সাক্ষাৎ, নির্বাচন প্রস্তুতি নিয়ে আলোচনা

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বহুরূপীদের খপ্পরে পড়েছে দেশ : আলাল
বহুরূপীদের খপ্পরে পড়েছে দেশ : আলাল

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মিডিয়া ও তৃণমূলের সঙ্গে সম্পর্ক বাড়াতে বিএনপির ৭ টিম গঠন
মিডিয়া ও তৃণমূলের সঙ্গে সম্পর্ক বাড়াতে বিএনপির ৭ টিম গঠন

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সিলেটে বাসদের কার্যালয় থেকে ২২ নেতাকর্মী আটক
সিলেটে বাসদের কার্যালয় থেকে ২২ নেতাকর্মী আটক

২২ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

ঢাকায় ঝুম বৃষ্টি
ঢাকায় ঝুম বৃষ্টি

১৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

৭২-এর সংবিধান বাতিল করতে হবে : মামুনুল হক
৭২-এর সংবিধান বাতিল করতে হবে : মামুনুল হক

১৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পকেটমার-চুরির অভ্যাস কোনভাবেই ছাড়তে পারলেন না এই অভিনেত্রী!
পকেটমার-চুরির অভ্যাস কোনভাবেই ছাড়তে পারলেন না এই অভিনেত্রী!

১৯ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

‘বিবাহবিচ্ছেদ’ প্রশ্নে যে জবাব দেন ঐশ্বরিয়া
‘বিবাহবিচ্ছেদ’ প্রশ্নে যে জবাব দেন ঐশ্বরিয়া

১২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

কোহলির রেকর্ড ভেঙে শীর্ষে বাবর
কোহলির রেকর্ড ভেঙে শীর্ষে বাবর

১০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নতুন প্রেমে মজেছেন মালাইকা!
নতুন প্রেমে মজেছেন মালাইকা!

১৪ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

যুক্তরাষ্ট্রের সামরিক হামলা মোকাবিলায় ভেনেজুয়েলার পাশে রাশিয়া
যুক্তরাষ্ট্রের সামরিক হামলা মোকাবিলায় ভেনেজুয়েলার পাশে রাশিয়া

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

স্বর্ণের দাম বেড়েছে
স্বর্ণের দাম বেড়েছে

১৫ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ভারতীয় বংশোদ্ভূত সিইও’র বিরুদ্ধে ৫০০ মিলিয়ন ডলারের জালিয়াতির অভিযোগ
ভারতীয় বংশোদ্ভূত সিইও’র বিরুদ্ধে ৫০০ মিলিয়ন ডলারের জালিয়াতির অভিযোগ

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

২০০৭ সালের পর জন্ম নিলে সারাজীবন ধূমপান নিষেধ!
২০০৭ সালের পর জন্ম নিলে সারাজীবন ধূমপান নিষেধ!

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জাতীয় নির্বাচনের আগে গণভোটের কোনো সুযোগ নেই : মির্জা ফখরুল
জাতীয় নির্বাচনের আগে গণভোটের কোনো সুযোগ নেই : মির্জা ফখরুল

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বৃষ্টিপাতের মধ্যেই ১০ জেলায় ঝড়ের আশঙ্কা
বৃষ্টিপাতের মধ্যেই ১০ জেলায় ঝড়ের আশঙ্কা

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বড় পর্দায় ফিরছেন তানিয়া বৃষ্টি
বড় পর্দায় ফিরছেন তানিয়া বৃষ্টি

২৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

১৫ নভেম্বরের মধ্যে দাবি না মানলে প্রাথমিক শিক্ষকদের আন্দোলন ঘোষণা
১৫ নভেম্বরের মধ্যে দাবি না মানলে প্রাথমিক শিক্ষকদের আন্দোলন ঘোষণা

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রবল বৃষ্টিতে এক্সপ্রেসওয়েতে উল্টে গেল বাস
প্রবল বৃষ্টিতে এক্সপ্রেসওয়েতে উল্টে গেল বাস

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এমআরআই করতে হবে সোহান-শরিফুলের
এমআরআই করতে হবে সোহান-শরিফুলের

১৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হোটেলে রুম না পেয়ে থাকতে চাইলেন মান্নাতে, ভক্তকে শাহরুখের জবাব
হোটেলে রুম না পেয়ে থাকতে চাইলেন মান্নাতে, ভক্তকে শাহরুখের জবাব

১৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

নাইজেরিয়ায় সামরিক অভিযান চালানোর হুমকি ট্রাম্পের
নাইজেরিয়ায় সামরিক অভিযান চালানোর হুমকি ট্রাম্পের

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কর ফাঁকিতেও চ্যাম্পিয়ন সেই ডাক্তাররা
কর ফাঁকিতেও চ্যাম্পিয়ন সেই ডাক্তাররা

৪ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

প্রিন্ট সর্বাধিক
আগে নির্বাচন চায় দেশবাসী
আগে নির্বাচন চায় দেশবাসী

প্রথম পৃষ্ঠা

ড. আলী রীয়াজের পদত্যাগ দাবি নিউইয়র্ক বিএনপির
ড. আলী রীয়াজের পদত্যাগ দাবি নিউইয়র্ক বিএনপির

পেছনের পৃষ্ঠা

এবার সংস্কার বাস্তবায়নে কমিশন
এবার সংস্কার বাস্তবায়নে কমিশন

প্রথম পৃষ্ঠা

নতুন চ্যাম্পিয়ন পাবে ক্রিকেটবিশ্ব
নতুন চ্যাম্পিয়ন পাবে ক্রিকেটবিশ্ব

মাঠে ময়দানে

শোবিজ কাঁপানো প্রেম
শোবিজ কাঁপানো প্রেম

শোবিজ

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

বিপজ্জনক বগুড়ার মহাসড়ক
বিপজ্জনক বগুড়ার মহাসড়ক

নগর জীবন

আসছেন জাকির নায়েক, ভারতের সতর্কবার্তা
আসছেন জাকির নায়েক, ভারতের সতর্কবার্তা

প্রথম পৃষ্ঠা

আড়াই শ বছরের কাঠগোলাপ গাছ
আড়াই শ বছরের কাঠগোলাপ গাছ

পেছনের পৃষ্ঠা

৯ দফা সংস্কার প্রস্তাব বাংলাদেশ ব্যাংকের
৯ দফা সংস্কার প্রস্তাব বাংলাদেশ ব্যাংকের

পেছনের পৃষ্ঠা

নির্বাচন প্রস্তুতি নিয়ে আলোচনা
নির্বাচন প্রস্তুতি নিয়ে আলোচনা

প্রথম পৃষ্ঠা

চট্টগ্রামে সাজ্জাদ হত্যার নেপথ্যে পরিবহন চাঁদাবাজি নিয়ন্ত্রণ!
চট্টগ্রামে সাজ্জাদ হত্যার নেপথ্যে পরিবহন চাঁদাবাজি নিয়ন্ত্রণ!

নগর জীবন

পাহাড়ি মেলায় মানুষের উচ্ছ্বাস
পাহাড়ি মেলায় মানুষের উচ্ছ্বাস

পেছনের পৃষ্ঠা

গণভোট ছাড়া নির্বাচনের দুই পয়সার মূল্য নেই
গণভোট ছাড়া নির্বাচনের দুই পয়সার মূল্য নেই

প্রথম পৃষ্ঠা

মওদুদী নয়, মদিনার ইসলাম চর্চা করি
মওদুদী নয়, মদিনার ইসলাম চর্চা করি

প্রথম পৃষ্ঠা

আলালের বক্তব্য জামায়াতের প্রতিবাদ
আলালের বক্তব্য জামায়াতের প্রতিবাদ

প্রথম পৃষ্ঠা

মাঠে সরব বিএনপি জামায়াত ইসলামী আন্দোলন
মাঠে সরব বিএনপি জামায়াত ইসলামী আন্দোলন

নগর জীবন

দুই দলের বোঝাপড়ার কথা শোনা যাচ্ছে
দুই দলের বোঝাপড়ার কথা শোনা যাচ্ছে

প্রথম পৃষ্ঠা

গাছের ওপর ১২ ফুট লম্বা অজগর
গাছের ওপর ১২ ফুট লম্বা অজগর

খবর

দলের কাছে নতি স্বীকার উপদেষ্টাদের
দলের কাছে নতি স্বীকার উপদেষ্টাদের

প্রথম পৃষ্ঠা

এ বয়সে চাকরি পামু কোথায়
এ বয়সে চাকরি পামু কোথায়

পেছনের পৃষ্ঠা

ব্যয় বেড়েছে ব্যবসায়
ব্যয় বেড়েছে ব্যবসায়

পেছনের পৃষ্ঠা

দুই ভাইকে কুপিয়ে হত্যা নরসিংদীতে
দুই ভাইকে কুপিয়ে হত্যা নরসিংদীতে

পেছনের পৃষ্ঠা

বই পড়ায় ১০২ দেশের মধ্যে বাংলাদেশ ৯৭তম
বই পড়ায় ১০২ দেশের মধ্যে বাংলাদেশ ৯৭তম

প্রথম পৃষ্ঠা

দ্বার খুললেও জাহাজ নেই!
দ্বার খুললেও জাহাজ নেই!

পেছনের পৃষ্ঠা

নির্বাচন কমিশন গঠন হয়েছে ভাগাভাগি করে
নির্বাচন কমিশন গঠন হয়েছে ভাগাভাগি করে

পেছনের পৃষ্ঠা

বৃষ্টিতে ভোগান্তি নগরবাসীর
বৃষ্টিতে ভোগান্তি নগরবাসীর

পেছনের পৃষ্ঠা

ডেঙ্গু আক্রান্ত হয়ে হাসপাতালে ভর্তি ৭০ হাজার ছাড়াল
ডেঙ্গু আক্রান্ত হয়ে হাসপাতালে ভর্তি ৭০ হাজার ছাড়াল

পেছনের পৃষ্ঠা

তিন দলের চার নেতা কুশলী প্রচারে
তিন দলের চার নেতা কুশলী প্রচারে

নগর জীবন

নির্বাচনই শক্তিশালী গণতান্ত্রিক সমাধান
নির্বাচনই শক্তিশালী গণতান্ত্রিক সমাধান

পেছনের পৃষ্ঠা