শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বুধবার, ০৭ মে, ২০২৫

কাশ্মীর : জিন্নাহ ও নেহরু কানেকশন

সুমন পালিত
প্রিন্ট ভার্সন
কাশ্মীর : জিন্নাহ ও নেহরু কানেকশন

জনসংখ্যার দিক থেকে ভারত বিশ্বের বৃহত্তম দেশ। এ ক্ষেত্রে পাকিস্তানের অবস্থান পঞ্চম। এ মুহূর্তে বিশ্বের প্রতি পৌনে পাঁচজনের একজন ভারত বা পাকিস্তানের অধিবাসী। ভারত ও পাকিস্তান ১৯৪৭ সালের মধ্য আগস্টে ব্রিটিশদের কাছ থেকে স্বাধীনতা লাভ করে। স্বাধীনতার পর থেকে গত ৭৭ বছরে এ দুটি দেশ তিনবার যুদ্ধে লিপ্ত হয়েছে কাশ্মীরকে কেন্দ্র করে। বেশ কয়েকটি রক্তক্ষয়ী সংঘর্ষেও জড়িয়েছে দুটি দেশ। দুই দেশের স্বাভাবিক সম্পর্কে বাধা হয়ে দাঁড়িয়েছে কাশ্মীর সমস্যা।

কাশ্মীরের পেহেলগামের জঙ্গি হামলাকে কেন্দ্র করে ভারত ও পাকিস্তান এখন যুদ্ধের মুখোমুখি। ভারতের অভিযোগ, ওই হামলার পেছনে পাকিস্তানের হাত রয়েছে। পেহেলগামের ঘটনায় পাকিস্তান ইন্ধন জুগিয়েছে কি না, তার কোনো সুস্পষ্ট প্রমাণ নেই। তবে পাকিস্তান যে অতীতে জঙ্গিবাদ লালন করেছে তা তারা নিজেরাও স্বীকার করে। বলা হয়, সাপ পুষলে সাপের ফণায় জীবন দিতে হয়। যুক্তরাষ্ট্রসহ পশ্চিমা দেশগুলোর মদতে পাকিস্তান একসময় যে জঙ্গি তৈরির কারখানা খুলেছিল, তা থেকে এখন তারা নিজেরাও নিরাপদ নয়। কাশ্মীরে জঙ্গি হামলাকে কেন্দ্র করে যে কোনো সময় দুই পারমাণবিক শক্তিধর দেশের মধ্যে বেঁধে যেতে পারে সর্বাত্মক যুদ্ধ। সামরিক সক্ষমতার দিক থেকে ভারত বিশ্বের চতুর্থ শক্তিশালী দেশ। অন্যদিকে পাকিস্তানের অবস্থান অষ্টম। তবে দুই দেশের কাণ্ডজ্ঞানহীনতা পারমাণবিক যুদ্ধে রূপ নিলে তা কারোর জয় নয়, শুধু ধ্বংসই ডেকে আনবে।

১৯৪৭ সালের আগস্টে স্বাধীনতার আগে ব্রিটিশ শাসনাধীন ভারতে ছোট ছোট দেশীয় রাজ্যের সংখ্যা ছিল ৫০০-এরও বেশি। এসব রাজ্যের প্রতিরক্ষা, অর্থ ও যোগাযোগ ছিল ব্রিটিশদের হাতে। ভারত ছাড়ার সময় তারা দেশীয় রাজ্যগুলোকে ভারত অথবা পাকিস্তানে যোগ দেওয়া কিংবা স্বাধীন থাকার অধিকার দিয়ে যায়। দেশীয় রাজ্যগুলোর মধ্যে কাশ্মীর ছিল সবচেয়ে বড়। সে সময় কাশ্মীরের মোট আয়তন ছিল ৮৪ হাজার ৪৭১ বর্গমাইল। অর্থাৎ বাংলাদেশের চেয়ে দেড় গুণ। তবে জনসংখ্যা ছিল মাত্র ৪০ লাখ। ভারত ভাগের সময় কাশ্মীরের শাসক ছিলেন মহারাজা হরি সিং। জনসংখ্যার ৭৭ ভাগ ছিল মুসলমান, হিন্দু ২০ ভাগ আর বৌদ্ধ ও শিখের সংখ্যা ৩ ভাগ। মহারাজা হরি সিং ছিলেন কট্টর কংগ্রেসবিদ্বেষী। বিশিষ্ট লেখক রামচন্দ্র গুহ তাঁর ইন্ডিয়া আফটার গান্ধী বইয়ে লিখেছেন, হরি সিং কংগ্রেসকে ঘৃণা করতেন। তাই ভারতে যোগ দেওয়ার কথা ভাবতেও পারতেন না। আর পাকিস্তানে যোগ দিলে হিন্দু রাজপরিবারের ভাগ্যরবী যে চিরতরে নিভে যাবে, এ বিষয়েও উৎকণ্ঠিত ছিলেন তিনি।

কংগ্রেসের শীর্ষ নেতাদের একজন পণ্ডিত জহরলাল নেহরু ছিলেন কাশ্মীরি বংশোূ¢ত। কাশ্মীরের প্রতি তাঁর ব্যক্তিগত আবেগ সহজেই অনুমেয়। অন্যদিকে কাশ্মীরের সংখ্যাগরিষ্ঠ মানুষ যেহেতু মুসলমান, সেহেতু পাকিস্তানের প্রতিষ্ঠাতা মুহাম্মদ আলী জিন্নাহ মনে করতেন, কাশ্মীর একসময় পাকা ফলের মতো টুপ করে তাঁর কোলে পড়বে। ভারতবর্ষের স্বাধীনতা আন্দোলনের সময় কাশ্মীরের মহারাজা কংগ্রেসের ব্যাপারে কঠোর নীতি অবলম্বন করেন। ভারতীয় কংগ্রেস নেতাদের কাশ্মীরে প্রবেশ ছিল নিষিদ্ধ। কাশ্মীরের সবচেয়ে জনপ্রিয় নেতা ছিলেন ন্যাশনাল কনফারেন্স সভাপতি শেরে কাশ্মীর শেখ আবদুল্লাহ। ভারতীয় কংগ্রেসের শীর্ষ নেতা জওহরলাল নেহরুর সঙ্গে তাঁর ছিল ব্যক্তিগত বন্ধুত্ব। মুসলিম লীগের ইন্ধনে ন্যাশনাল কনফারেন্সে ভাঙন ধরে। সরদার ইব্রাহিমের নেতৃত্বে গঠিত হয় মুসলিম কনফারেন্স। এ ভাঙনে কাশ্মীরের মহারাজারও আশীর্বাদ ছিল।

জনসংখ্যার দিক থেকে ভারত কাশ্মীরের মহারাজার কংগ্রেসবিরোধী মনোভাবের কারণে জিন্নাহ আশা করতেন তাঁকে তিনি সামাল দিতে পারবেন। ১৯৪৭ সালের জুলাইয়ে সব ধরনের অনুকূল প্রতিশ্রুতি দিয়ে তিনি কাশ্মীরের মহারাজার কাছে চিঠি লেখেন। অন্যদিকে মুসলিম লীগ নেতারা কাশ্মীরের প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে দেনদরবার শুরু করেন। প্রধানমন্ত্রী রামচন্দ্র কাক কাশ্মীরের স্বাধীন অস্তিত্ব বজায় রাখার পক্ষে ছিলেন। কিন্তু তাঁর সঙ্গে মুসলিম লীগ নেতাদের যোগাযোগকে মহারাজা ভালো চোখে দেখেননি। তিনি ১৯৪৭ সালের ১১ আগস্ট প্রধানমন্ত্রীকে বরখাস্ত করেন। জিন্নাহ কাশ্মীরের মহারাজাকে পক্ষে আনার যে আশা করতেন, তা দুরাশায় পরিণত হয় আরেক ঘটনায়। পাকিস্তান প্রতিষ্ঠায় মাউন্টব্যাটেনের সঙ্গে লাগাতার আলোচনায় জিন্নাহ একপর্যায়ে ক্লান্ত হয়ে পড়েন। ফুসফুসের রোগেও খুব দুর্বল হয়ে পড়েন এই স্বনামখ্যাত আইনজীবী। তিনি ভূস্বর্গ কাশ্মীরে কিছুদিন বিশ্রাম নেওয়ার পরিকল্পনা আঁটেন। বিশ্রামকালীন থাকাখাওয়ার ব্যবস্থা করতে জিন্নাহ তাঁর সেক্রেটারি উইলিয়াম বার্নিকে কাশ্মীরে পাঠান। এ সম্পর্কে আলোকপাত করা হয়েছে লেখক ডমিনিক ল্যাপিয়ের ও ল্যারি কলিন্সের বই ফ্রিডম অ্যাট মিডনাইট-এ। এতে লেখা হয়েছে, জিন্নাহর সেক্রেটারি পাঁচ থেকে সাত দিন পরে ফিরে এলে হতবাক হন পাকিস্তানের প্রতিষ্ঠাতা। মহারাজা হরি সিং ছুটি কাটাতেও জিন্নাহ তাঁর রাজ্যে পা রাখুন তা চাননি।

১৯৪৭ সালের মধ্য আগস্টে ভারত ও পাকিস্তান স্বাধীনতা লাভ করে। কাশ্মীরের মহারাজা দুই দেশের কোনোটিতে যোগদান না করার সিদ্ধান্ত নেন। কাশ্মীরের স্বাধীন সত্তা বজায় রাখতে চেয়েছিলেন তিনি। পাকিস্তান দৃশ্যত কাশ্মীরের স্বাধীন সত্তা মেনে নেয়। তবে মুহাম্মদ আলী জিন্নাহ তাঁর প্রতি কাশ্মীরের মহারাজার উপেক্ষা মেনে নিতে পারেননি। স্বাধীনতার এক মাসের মধ্যে সেপ্টেম্বরের মাঝামাঝি পাকিস্তানের প্রধানমন্ত্রী লিয়াকত আলী খান একটি জরুরি বৈঠক ডাকেন। কাশ্মীরের মহারাজাকে পাকিস্তানে যোগ দিতে কীভাবে বাধ্য করা যায়, সে বিষয়ে সিদ্ধান্ত নিতেই ডাকা হয়েছিল বৈঠক। উদ্দেশ্য ছিল মন্ত্রের সাধন অথবা শরীর পতন। বৈঠকে সিদ্ধান্ত নেওয়া হয় কাশ্মীর দখলের জন্য পাঠান উপজাতীয়দের অস্ত্রসহ পাঠানো হবে। এর নেতৃত্বে থাকবেন পাকিস্তানি সামরিক অফিসাররা। একই সঙ্গে মুসলিম কনফারেন্সের সহযোগিতায় কাশ্মীরের পশ্চিমাংশের মুসলমানদের বিদ্রোহে মদত জোগানো হবে। কাশ্মীরের মুসলমানরা শেখ আবদুল্লাহর নেতৃত্বে ছিল অসাম্প্রদায়িক চেতনায় আস্থাশীল। তবে তাদের বিশ্বাসে ভাঙন ধরায় সাম্প্রদায়িক হানাহানির ঘটনা। রাওয়ালপিন্ডি ও শিয়ালকোট থেকে বাস্তুচ্যুত হয়ে কাশ্মীরে পালিয়ে আসে বিপুলসংখ্যক হিন্দু ও শিখ। সঙ্গে নিয়ে আসে তাদের ওপর নির্যাতন-নিপীড়নের কিচ্ছা। জম্মু-কাশ্মীরের হিন্দুপ্রধান এলাকায় সে কিচ্ছাকাহিনি বিস্ফোরক অবস্থার উদ্ভব ঘটায়। এতে উসকানি দেয় হিন্দু জাতীয়তাবাদী আরএসএস ক্যাডাররা। শুরু হয় মুসলিমবিরোধী দাঙ্গা। এর বিপরীতে কাশ্মীরের পশ্চিম অংশজুড়ে মহারাজার বিরুদ্ধে বিদ্রোহী হয়ে ওঠে মুসলিম কাশ্মীরিরা। এ উত্তেজনাকর পরিস্থিতির সুযোগে কাশ্মীর অভিযানের নীলনকশা আঁটে পাকিস্তান সরকার। সেনাবাহিনীর পাঠান সৈন্যদের মধ্য থেকে কাশ্মীর অভিযানের জন্য কয়েকটি বিশেষ ইউনিট তৈরি করা হয়। পাঠান উপজাতীয়দেরও প্রশিক্ষণ দিয়ে দলভুক্ত করা হয় ব্যাপকভাবে। পাকিস্তান সেনাবাহিনীর মেজর আগা হুমায়ুন আমিন তাঁর ১৯৪৭-৪৮ কাশ্মীর ওয়ার : দ্য ওয়ার অব লস্ট অপরচুনিটিজ বইয়ে এ বিষয়ে সুনির্দিষ্ট তথ্য দিয়েছেন। লিখেছেন, নিয়মিত পাকিস্তানি সেনাবাহিনীর একজন মেজর, একজন ক্যাপ্টেন এবং দশজন কমিশনপ্রাপ্ত জুনিয়র কর্মকর্তা নিয়ে প্রতিটি ইউনিট গঠিত হয়েছিল।... পাঠানদের মধ্য থেকে সেনা সদস্যদের বাছাই করে তাদের উপজাতীয়দের মতো পোশাক পরানো হয়। এ বাহিনীর জন্য যানবাহনের ব্যবস্থাও করে পাকিস্তান।

১৯৪৭ সালের ২২ অক্টোবর রাতে শুরু হয় শ্রীনগরমুখী অভিযান। পরিকল্পনা ছিল সকালের মধ্যেই কাশ্মীরের রাজধানী শ্রীনগর দখলে নেবে তারা। কিন্তু সে পরিকল্পনা সফল হয়নি পাঠান উপজাতীয়দের লুটতরাজের মনোভাবের কারণে। অথচ পরিকল্পনামতো কাশ্মীরের মহারাজার মুসলিম সেনারা বিদ্রোহ ঘোষণা করে ২২ অক্টোবর রাতেই। তারা ঝিলম নদীর সেতু প্রহরারত নিরাপত্তারক্ষীদের বন্দি করে। এর ফলে শ্রীনগর পর্যন্ত ১৩৫ মাইল সড়ক উন্মুক্ত হয়ে পড়ে। এ সড়কে কোনো প্রহরা ছিল না। কোনো কিছু বোঝার আগেই শ্রীনগর দখল করার সুযোগ ছিল অভিযানকারীদের সামনে। কিন্তু তারা পরিকল্পনা অনুযায়ী প্রথমে শ্রীনগর দখল করার বদলে মাঝপথে লুটপাটে লিপ্ত হয়। এই বাহিনীর একজন কমান্ডার সৈরব হায়াত খান স্মৃতিচারণ করে বলেছেন, পাঠান উপজাতীয়দের শ্রীনগরের দিকে অগ্রসর হওয়ার নির্দেশ দেওয়ার পর তিনি দেখতে পান, তার বাহিনী সেখান থেকে উধাও।

সৈরব হায়াত খানের ভাষ্য, রাতে মুজাফফরাবাদের হিন্দু বাজার আক্রমণের মাধ্যমে কাশ্মীরি ভাইদের মুক্ত করার জিহাদ শুরু হয়। আমরা মুজাহিদদের থামানোর চেষ্টা করেছি। বুঝিয়েছি আমাদের শ্রীনগর যেতে হবে। কিন্তু কেউ শোনেনি। এর ফলে পরবর্তী ৭৫ মাইল অতিক্রম করতে ৪৮ ঘণ্টা লেগে যায়।

কাশ্মীরে পাকিস্তানের গোপন অভিযানের খবর সঙ্গে সঙ্গে নয়াদিল্লিতে পৌঁছে যায়। ভারত সফররত থাই পররাষ্ট্রমন্ত্রীর সম্মানে আয়োজিত এক ভোজসভায় যাওয়ার প্রস্তুতি নিচ্ছিলেন গভর্নর জেনারেল লর্ড মাউন্টব্যাটেন। এ সময় কাশ্মীরে পাকিস্তানি হামলার খবর পান। ভোজসভা শেষে মাউন্টব্যাটেন প্রধানমন্ত্রী নেহরুকে ডেকে কাশ্মীরে পাকিস্তানের অভিযানের কথা জানান। পরদিন সন্ধ্যায় তিনজন যাত্রীসহ ভারতীয় বিমান বাহিনীর একটি ডিসি-৩ বিমান শ্রীনগর বিমানবন্দরে অবতরণ করে। যাদের মধ্যে ছিলেন সিনিয়র আইসিএস অফিসার ভিপি মেনন, ভারতীয় সেনাবাহিনীর স্যাম মানেকশ এবং বিমান বাহিনীর কর্মকর্তা উইং কমান্ডার দেওয়ান। এদের মধ্যে জেনারেল মানেকশ বাংলাদেশের মুক্তিযুদ্ধের সময় ছিলেন ভারতীয় সেনাবাহিনীর প্রধান। যুদ্ধ শেষে তিনি ফিল্ড মার্শাল পদ লাভ করেন।

যা হোক শেষ পর্যন্ত ভিপি মেননের দুতিয়ালিতে ২৬ অক্টোবর কাশ্মীরের মহারাজা ভারতে যোগদানের দলিলে স্বাক্ষর দেন। সঙ্গে সঙ্গে শুরু হয় কাশ্মীরে ভারতীয় বাহিনীর অভিযান।

এ যুদ্ধে ভারতীয় বাহিনীর বিপুলসংখ্যক সৈন্য অংশ নেয়। তাদের সহযোগিতা করে শেখ আবদুল্লাহর নেতৃত্বাধীন ন্যাশনাল কনফারেন্সের স্বেচ্ছাসেবকরা। পাকিস্তানি বাহিনীর নেতৃত্বাধীন পাঠান উপজাতীয় বাহিনীর সদস্যরা রাজধানী শ্রীনগরের দ্বারপ্রান্তে এসেও পিছু হটতে বাধ্য হয়। কাশ্মীর যুদ্ধে গণহত্যার শিকার হয় বিপুলসংখ্যক নিরীহ মানুষ। এর মধ্যে রাজৌরি ও মিরপুর গণহত্যায় ৫০ হাজারেরও বেশি মানুষ প্রাণ হারায়। এ মানবিক সংকটে ১৯৪৭ সালের ১ নভেম্বর নেহরুর অনুরোধে ভারতের গভর্নর জেনারেল লর্ড মাউন্টব্যাটেন জিন্নাহর সঙ্গে বৈঠকের জন্য লাহোরে যান। তিনি প্রস্তাব দেন, জনগণের ভোটের মাধ্যমে কাশ্মীর, হায়দরাবাদ ও জুনাগড় কোন দেশে যোগ দেবে, তা নির্ধারিত হওয়া উচিত। কিন্তু জিন্নাহ সে প্রস্তাব প্রত্যাখ্যান করেন।

১৯৪৮ সালের ২১ এপ্রিল জাতিসংঘ কাশ্মীরে অবিলম্বে যুদ্ধবিরতির প্রস্তাব গ্রহণ করে। কিন্তু যুদ্ধবিরতি ১৯৪৯ সালের ১ জানুয়ারির আগে কার্যকর করা সম্ভব হয়নি। জাতিসংঘের তত্ত্বাবধানে গণভোট হওয়ার কথা থাকলেও দুই দেশের খুঁটিনাটি মতভেদে তা কখনো বাস্তবে পরিণত হয়নি। ১৯৪৭-৪৮ সালের যুদ্ধে কাশ্মীরের প্রায় এক-তৃতীয়াংশ পাকিস্তানের অধীনে চলে যায়, যা আজাদ কাশ্মীর নামে পরিচিত। ১৯৬২ সালের চীন-ভারত যুদ্ধে কাশ্মীরের জনবসতিহীন একটি অংশ চীন দখল করে নেয়। ফলে কাশ্মীর এখন দ্বিপক্ষীয় নয় ত্রিপক্ষীয় সমস্যা হয়ে দাঁড়িয়েছে। বিশ্বের ৩০০ কোটিরও বেশি মানুষের মাথাব্যথার কারণ হয়ে দাঁড়িয়েছে এ সমস্যা।

লেখক : সিনিয়র সহকারী সম্পাদক, বাংলাদেশ প্রতিদিন

    ইমেইল :[email protected]

এই বিভাগের আরও খবর
বেহাল স্বাস্থ্যসেবা
বেহাল স্বাস্থ্যসেবা
নির্বিঘ্ন নির্বাচন
নির্বিঘ্ন নির্বাচন
শান্তি ফেরাতে নির্বাচনই সমাধান
শান্তি ফেরাতে নির্বাচনই সমাধান
রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা
রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা
সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই
সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই
শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি
শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি
ভীতিকর ভূমিকম্প
ভীতিকর ভূমিকম্প
তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুনর্বহাল
তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুনর্বহাল
ইসলাম ন্যায়বিচারে উৎসাহিত করে
ইসলাম ন্যায়বিচারে উৎসাহিত করে
ডলফিন বাঁচবে কী করে
ডলফিন বাঁচবে কী করে
নগরের ছাদে সবুজ বিপ্লব
নগরের ছাদে সবুজ বিপ্লব
আমরা কোন রাজনীতির কথা ভাবছি
আমরা কোন রাজনীতির কথা ভাবছি
সর্বশেষ খবর
রাতে ভুটানের প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে বিএনপির বৈঠক
রাতে ভুটানের প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে বিএনপির বৈঠক

এই মাত্র | রাজনীতি

মার্কিন আপত্তি সত্ত্বেও জি-২০ সম্মেলনে ঘোষণাপত্র গৃহীত
মার্কিন আপত্তি সত্ত্বেও জি-২০ সম্মেলনে ঘোষণাপত্র গৃহীত

৪৩ সেকেন্ড আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ধর্মীয় নৈতিকতা ও মূল্যবোধ ছাড়া রাষ্ট্র সমাজ টিকে থাকতে পারে না : ধর্ম উপদেষ্টা
ধর্মীয় নৈতিকতা ও মূল্যবোধ ছাড়া রাষ্ট্র সমাজ টিকে থাকতে পারে না : ধর্ম উপদেষ্টা

২ মিনিট আগে | জাতীয়

নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে শপিং কমপ্লেক্সে অটোরিকশা, আহত ২
নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে শপিং কমপ্লেক্সে অটোরিকশা, আহত ২

২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

চুয়াডাঙ্গায় বাসের ধাক্কায় নারীর মৃত্যু, আহত ২
চুয়াডাঙ্গায় বাসের ধাক্কায় নারীর মৃত্যু, আহত ২

৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

আয়কর রিটার্ন দাখিলের সময় এক মাস বাড়ালো
আয়কর রিটার্ন দাখিলের সময় এক মাস বাড়ালো

৯ মিনিট আগে | অর্থনীতি

৪৯৭ বার যুদ্ধবিরতি লঙ্ঘন, ৩৪২ জনকে হত্যা
৪৯৭ বার যুদ্ধবিরতি লঙ্ঘন, ৩৪২ জনকে হত্যা

১২ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জামায়াতের কোনো ষড়যন্ত্রই সফল হবে না: ফারুক
জামায়াতের কোনো ষড়যন্ত্রই সফল হবে না: ফারুক

১৪ মিনিট আগে | রাজনীতি

বগুড়ায় হৃদরোগীর চিকিৎসায় আর্থিক সহায়তা দিলেন তারেক রহমান
বগুড়ায় হৃদরোগীর চিকিৎসায় আর্থিক সহায়তা দিলেন তারেক রহমান

১৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধ বন্ধে মার্কিন পরিকল্পনা চূড়ান্ত প্রস্তাব নয়!
রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধ বন্ধে মার্কিন পরিকল্পনা চূড়ান্ত প্রস্তাব নয়!

১৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পুলিশের ওপর হামলা চালিয়ে আসামি ছিনতাই, গ্রেপ্তার ১১
পুলিশের ওপর হামলা চালিয়ে আসামি ছিনতাই, গ্রেপ্তার ১১

২২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

৩০০ আসনে এনসিপির ১৪৮৪ মনোনয়ন ফরম বিক্রি
৩০০ আসনে এনসিপির ১৪৮৪ মনোনয়ন ফরম বিক্রি

৩৫ মিনিট আগে | রাজনীতি

বৈশ্বিক উষ্ণায়নের জন্য আফ্রিকাকে চরম মূল্য দিতে হবে: গুতেরেস
বৈশ্বিক উষ্ণায়নের জন্য আফ্রিকাকে চরম মূল্য দিতে হবে: গুতেরেস

৪১ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভূমিকম্প সতর্কতা : সিলেটে বন্ধ হলো গ্যাস কূপ খনন
ভূমিকম্প সতর্কতা : সিলেটে বন্ধ হলো গ্যাস কূপ খনন

৪৭ মিনিট আগে | চায়ের দেশ

কুমিল্লায় ডেঙ্গুতে নারী চিকিৎসকের মৃত্যু
কুমিল্লায় ডেঙ্গুতে নারী চিকিৎসকের মৃত্যু

৪৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

এতিম নাতনিদের শিক্ষিত করতে চান বৃদ্ধা, পাশে দাঁড়াল বসুন্ধরা শুভসংঘ
এতিম নাতনিদের শিক্ষিত করতে চান বৃদ্ধা, পাশে দাঁড়াল বসুন্ধরা শুভসংঘ

৫২ মিনিট আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

পূবাইল সাংবাদিক ক্লাবের সভাপতি রবিউল, সম্পাদক ফয়সাল
পূবাইল সাংবাদিক ক্লাবের সভাপতি রবিউল, সম্পাদক ফয়সাল

৫৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ভূমিকম্প আতঙ্কে ৬ দিনের জন্য বন্ধ জবি
ভূমিকম্প আতঙ্কে ৬ দিনের জন্য বন্ধ জবি

৫৭ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

বিশ্বের বিভিন্ন স্থানে ২৪ ঘণ্টায় ৯৪ ভূমিকম্প
বিশ্বের বিভিন্ন স্থানে ২৪ ঘণ্টায় ৯৪ ভূমিকম্প

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিশাল জয়ে মুশফিকের শততম টেস্ট রাঙালো বাংলাদেশ
বিশাল জয়ে মুশফিকের শততম টেস্ট রাঙালো বাংলাদেশ

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ঢাবির প্রভোস্ট কমিটির জরুরি সভায় তিন সিদ্ধান্ত
ঢাবির প্রভোস্ট কমিটির জরুরি সভায় তিন সিদ্ধান্ত

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

কানাডার টরন্টোতে রেজওয়ানা চৌধুরী বন্যার সংগীত সন্ধ্যা
কানাডার টরন্টোতে রেজওয়ানা চৌধুরী বন্যার সংগীত সন্ধ্যা

১ ঘণ্টা আগে | পরবাস

স্থিতিশীলতা ফিরিয়ে আনতে বিএনপির কোনো বিকল্প নেই : সালাম
স্থিতিশীলতা ফিরিয়ে আনতে বিএনপির কোনো বিকল্প নেই : সালাম

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

রাজশাহীতে পুলিশের অভিযানে গ্রেপ্তার ১৮
রাজশাহীতে পুলিশের অভিযানে গ্রেপ্তার ১৮

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নতুন করে ন্যান্সি-ইমরান গাইলেন সেই কালজয়ী গান
নতুন করে ন্যান্সি-ইমরান গাইলেন সেই কালজয়ী গান

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

খুচরা সার ডিলার বহাল রাখার দাবিতে সুনামগঞ্জে মানববন্ধন
খুচরা সার ডিলার বহাল রাখার দাবিতে সুনামগঞ্জে মানববন্ধন

১ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

শেখ হাসিনা-জয়-পুতুলের বিরুদ্ধে পৃথক তিন মামলার রায় ২৭ নভেম্বর
শেখ হাসিনা-জয়-পুতুলের বিরুদ্ধে পৃথক তিন মামলার রায় ২৭ নভেম্বর

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কুলাউড়ায় ক্ষুদ্র ও প্রান্তিক কৃষকদের মাঝে বীজ-সার বিতরণ
কুলাউড়ায় ক্ষুদ্র ও প্রান্তিক কৃষকদের মাঝে বীজ-সার বিতরণ

১ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

দুই বছর পর মাঠে ফিরলেন পল পগবা
দুই বছর পর মাঠে ফিরলেন পল পগবা

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বগুড়ায় ট্রাক চাপায় অটোরিকশা চালক নিহত
বগুড়ায় ট্রাক চাপায় অটোরিকশা চালক নিহত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
রাজধানীতে আবারও ভূকম্পন অনুভূত
রাজধানীতে আবারও ভূকম্পন অনুভূত

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মুস্তাফিজকে আবারও দলে নিলো ক্যাপিটালস
মুস্তাফিজকে আবারও দলে নিলো ক্যাপিটালস

২১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শেখ হাসিনাকে বাংলাদেশে ফেরত পাঠাতে বাধ্য ভারত : মুনিরুজ্জামান
শেখ হাসিনাকে বাংলাদেশে ফেরত পাঠাতে বাধ্য ভারত : মুনিরুজ্জামান

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নরসিংদীর মাধবদী কীভাবে শক্তিশালী ভূমিকম্পের কেন্দ্রে পরিণত হলো?
নরসিংদীর মাধবদী কীভাবে শক্তিশালী ভূমিকম্পের কেন্দ্রে পরিণত হলো?

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পের পর এবার এলো ‘ঘূর্ণিঝড়’ সতর্কতা
ভূমিকম্পের পর এবার এলো ‘ঘূর্ণিঝড়’ সতর্কতা

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে কঠিন গ্রুপে বাংলাদেশ
টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে কঠিন গ্রুপে বাংলাদেশ

২৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ছাত্রাবাসে ফাটল : চাদর-বালিশ নিয়ে সড়কে শিক্ষার্থীরা
ছাত্রাবাসে ফাটল : চাদর-বালিশ নিয়ে সড়কে শিক্ষার্থীরা

৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

১৫ দিনের জন্য ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় বন্ধ ঘোষণা, হল ছাড়ার নির্দেশ
১৫ দিনের জন্য ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় বন্ধ ঘোষণা, হল ছাড়ার নির্দেশ

১৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

হল ছেড়ে মধ্যরাতে খোলা আকাশের নিচে ইডেন ছাত্রীরা, বিক্ষোভ
হল ছেড়ে মধ্যরাতে খোলা আকাশের নিচে ইডেন ছাত্রীরা, বিক্ষোভ

৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ভারতের ‘চিকেন নেকে’ সর্বোচ্চ সতর্কতা: শিলিগুড়িতে উচ্চপর্যায়ের গোয়েন্দা বৈঠক
ভারতের ‘চিকেন নেকে’ সর্বোচ্চ সতর্কতা: শিলিগুড়িতে উচ্চপর্যায়ের গোয়েন্দা বৈঠক

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রশাসন আমাদের কথায় উঠবে, আমাদের কথায় বসবে: জামায়াত নেতা শাহাজাহান
প্রশাসন আমাদের কথায় উঠবে, আমাদের কথায় বসবে: জামায়াত নেতা শাহাজাহান

৩ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

হল ছাড়তে শুরু করেছেন ঢাবি শিক্ষার্থীরা
হল ছাড়তে শুরু করেছেন ঢাবি শিক্ষার্থীরা

৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল এলাকার মাটিতে ফাটল থেকে নমুনা সংগ্রহ
ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল এলাকার মাটিতে ফাটল থেকে নমুনা সংগ্রহ

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শততম টেস্টে মুশফিকের বিরল রেকর্ড
শততম টেস্টে মুশফিকের বিরল রেকর্ড

২১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ফের আলোচনায় বিতর্কিত মডেল মেঘনা আলম
ফের আলোচনায় বিতর্কিত মডেল মেঘনা আলম

২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

সাবেক এমপি এসএ খালেকের ছেলে সাজুকে বিএনপির শোকজ
সাবেক এমপি এসএ খালেকের ছেলে সাজুকে বিএনপির শোকজ

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

নির্বাচন হবে কি না, জনমনে প্রশ্ন আছে: রুমিন ফারহানা
নির্বাচন হবে কি না, জনমনে প্রশ্ন আছে: রুমিন ফারহানা

১৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

গাজায় সাত কিলোমিটার লম্বা টানেলে ৮০টি কক্ষের সন্ধান
গাজায় সাত কিলোমিটার লম্বা টানেলে ৮০টি কক্ষের সন্ধান

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আইন হয়ে গেলে গণভোটের প্রস্তুতি শুরু করবে কমিশন: সিইসি
আইন হয়ে গেলে গণভোটের প্রস্তুতি শুরু করবে কমিশন: সিইসি

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাবেক স্ত্রী রিনাকে চমকে দিলেন আমির
সাবেক স্ত্রী রিনাকে চমকে দিলেন আমির

১৮ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

রণবীরের সঙ্গে ট্রাম্পের হবু পুত্রবধূর নাচের ভিডিও ভাইরাল
রণবীরের সঙ্গে ট্রাম্পের হবু পুত্রবধূর নাচের ভিডিও ভাইরাল

২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

রেকর্ড গড়ার সুযোগ পেলেন না মুশফিক, যা বললেন আশরাফুল
রেকর্ড গড়ার সুযোগ পেলেন না মুশফিক, যা বললেন আশরাফুল

১৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভূমিকম্পে মেট্রোরেল স্থাপনার কোনো ক্ষতি হয়নি: ডিএমটিসিএল এমডি
ভূমিকম্পে মেট্রোরেল স্থাপনার কোনো ক্ষতি হয়নি: ডিএমটিসিএল এমডি

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভেনেজুয়েলাকে ঘিরে নতুন অভিযান শুরু করতে যাচ্ছে যুক্তরাষ্ট্র
ভেনেজুয়েলাকে ঘিরে নতুন অভিযান শুরু করতে যাচ্ছে যুক্তরাষ্ট্র

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সিলেটে ভেঙে ফেলা হবে ২৩টি ভবন
সিলেটে ভেঙে ফেলা হবে ২৩টি ভবন

৩ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

ভূমিকম্পে নিহত শিশুর শেষ বিদায়ে পাশে থাকতে পারেননি বাবা-মা
ভূমিকম্পে নিহত শিশুর শেষ বিদায়ে পাশে থাকতে পারেননি বাবা-মা

১৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

এবার ভূমিকম্পে কাঁপল মিয়ানমার-থাইল্যান্ড-ইন্দোনেশিয়া
এবার ভূমিকম্পে কাঁপল মিয়ানমার-থাইল্যান্ড-ইন্দোনেশিয়া

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন হতে হবে: জামায়াত আমির
ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন হতে হবে: জামায়াত আমির

২১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

শিক্ষার্থীদের বাড়ি ফিরতে বিভাগীয় শহরে বাস সার্ভিস দেবে ডাকসু
শিক্ষার্থীদের বাড়ি ফিরতে বিভাগীয় শহরে বাস সার্ভিস দেবে ডাকসু

৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

এই সময়ে গ্যাস কূপে ড্রিলিং কাজ বন্ধ রাখা শ্রেয়, ফেসবুকে আবহাওয়াবিদ পলাশ
এই সময়ে গ্যাস কূপে ড্রিলিং কাজ বন্ধ রাখা শ্রেয়, ফেসবুকে আবহাওয়াবিদ পলাশ

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
ভূমিকম্পের উৎপত্তি এবার ঢাকায়
ভূমিকম্পের উৎপত্তি এবার ঢাকায়

প্রথম পৃষ্ঠা

শতকোটি টাকার গাড়ি এখন ভাঙারির স্তূপ
শতকোটি টাকার গাড়ি এখন ভাঙারির স্তূপ

পেছনের পৃষ্ঠা

বগুড়ায় ধানের শীষেরই দাপট
বগুড়ায় ধানের শীষেরই দাপট

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

নির্বাচনে রাজনৈতিক ভূমিকম্পের শঙ্কা
নির্বাচনে রাজনৈতিক ভূমিকম্পের শঙ্কা

প্রথম পৃষ্ঠা

সারা দেশে নির্বাচনি শোডাউন
সারা দেশে নির্বাচনি শোডাউন

পেছনের পৃষ্ঠা

একই অঙ্গে এত রূপ
একই অঙ্গে এত রূপ

শোবিজ

রংপুরে ধানের দাম নিয়ে চিন্তিত কৃষক
রংপুরে ধানের দাম নিয়ে চিন্তিত কৃষক

পেছনের পৃষ্ঠা

রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা
রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা

সম্পাদকীয়

সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই
সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই

সম্পাদকীয়

ইমাম আহমদ রেযা মুসলিম জাতির জন্য আশীর্বাদ
ইমাম আহমদ রেযা মুসলিম জাতির জন্য আশীর্বাদ

খবর

জেরার মুখে সেই রাঘববোয়ালরা
জেরার মুখে সেই রাঘববোয়ালরা

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচনের জেনোসাইড হওয়ার আশঙ্কা
নির্বাচনের জেনোসাইড হওয়ার আশঙ্কা

প্রথম পৃষ্ঠা

নিরাপত্তাহীনতায় পপি
নিরাপত্তাহীনতায় পপি

শোবিজ

শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি
শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি

সম্পাদকীয়

অপ্রতিরোধ্য সন্ত্রাসীদের চাঁদাবাজি
অপ্রতিরোধ্য সন্ত্রাসীদের চাঁদাবাজি

পেছনের পৃষ্ঠা

ব্যান্ড সংগীতে ভাঙাগড়ার খেলা
ব্যান্ড সংগীতে ভাঙাগড়ার খেলা

শোবিজ

চ্যালেঞ্জ যতই হোক দুই ভোট এক দিনে
চ্যালেঞ্জ যতই হোক দুই ভোট এক দিনে

প্রথম পৃষ্ঠা

বাবরি মসজিদ ইস্যু ঘিরে পশ্চিমবঙ্গে নতুন বিতর্ক
বাবরি মসজিদ ইস্যু ঘিরে পশ্চিমবঙ্গে নতুন বিতর্ক

পেছনের পৃষ্ঠা

পদক নিশ্চিতের পর লক্ষ্য বিশ্বজয়
পদক নিশ্চিতের পর লক্ষ্য বিশ্বজয়

মাঠে ময়দানে

বাজি ধরে বার্গার গিলতে গিয়ে যুবকের মৃত্যু
বাজি ধরে বার্গার গিলতে গিয়ে যুবকের মৃত্যু

পেছনের পৃষ্ঠা

বাংলাদেশ-নেপাল রাগবি সিরিজ
বাংলাদেশ-নেপাল রাগবি সিরিজ

মাঠে ময়দানে

শুটিংয়ে আহত শ্রদ্ধা কাপুর
শুটিংয়ে আহত শ্রদ্ধা কাপুর

শোবিজ

সৌদি প্রো লিগ
সৌদি প্রো লিগ

মাঠে ময়দানে

বড় ইনিংস খেলা অভ্যাসের বিষয়
বড় ইনিংস খেলা অভ্যাসের বিষয়

মাঠে ময়দানে

বিমানবাহিনীর কর্মকর্তার বাড়িতে ডাকাতি
বিমানবাহিনীর কর্মকর্তার বাড়িতে ডাকাতি

পেছনের পৃষ্ঠা

চট্টগ্রাম বন্দর অবরোধের ডাক দুই সংগঠনের
চট্টগ্রাম বন্দর অবরোধের ডাক দুই সংগঠনের

প্রথম পৃষ্ঠা

আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীতে
আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীতে

প্রথম পৃষ্ঠা

ফ্যাসিবাদবিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত
ফ্যাসিবাদবিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত

প্রথম পৃষ্ঠা

পুলিশের দাবি শ্বাসকষ্ট ভাই বললেন হত্যা
পুলিশের দাবি শ্বাসকষ্ট ভাই বললেন হত্যা

পেছনের পৃষ্ঠা