শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বুধবার, ০৭ মে, ২০২৫

কাশ্মীর : জিন্নাহ ও নেহরু কানেকশন

সুমন পালিত
প্রিন্ট ভার্সন
কাশ্মীর : জিন্নাহ ও নেহরু কানেকশন

জনসংখ্যার দিক থেকে ভারত বিশ্বের বৃহত্তম দেশ। এ ক্ষেত্রে পাকিস্তানের অবস্থান পঞ্চম। এ মুহূর্তে বিশ্বের প্রতি পৌনে পাঁচজনের একজন ভারত বা পাকিস্তানের অধিবাসী। ভারত ও পাকিস্তান ১৯৪৭ সালের মধ্য আগস্টে ব্রিটিশদের কাছ থেকে স্বাধীনতা লাভ করে। স্বাধীনতার পর থেকে গত ৭৭ বছরে এ দুটি দেশ তিনবার যুদ্ধে লিপ্ত হয়েছে কাশ্মীরকে কেন্দ্র করে। বেশ কয়েকটি রক্তক্ষয়ী সংঘর্ষেও জড়িয়েছে দুটি দেশ। দুই দেশের স্বাভাবিক সম্পর্কে বাধা হয়ে দাঁড়িয়েছে কাশ্মীর সমস্যা।

কাশ্মীরের পেহেলগামের জঙ্গি হামলাকে কেন্দ্র করে ভারত ও পাকিস্তান এখন যুদ্ধের মুখোমুখি। ভারতের অভিযোগ, ওই হামলার পেছনে পাকিস্তানের হাত রয়েছে। পেহেলগামের ঘটনায় পাকিস্তান ইন্ধন জুগিয়েছে কি না, তার কোনো সুস্পষ্ট প্রমাণ নেই। তবে পাকিস্তান যে অতীতে জঙ্গিবাদ লালন করেছে তা তারা নিজেরাও স্বীকার করে। বলা হয়, সাপ পুষলে সাপের ফণায় জীবন দিতে হয়। যুক্তরাষ্ট্রসহ পশ্চিমা দেশগুলোর মদতে পাকিস্তান একসময় যে জঙ্গি তৈরির কারখানা খুলেছিল, তা থেকে এখন তারা নিজেরাও নিরাপদ নয়। কাশ্মীরে জঙ্গি হামলাকে কেন্দ্র করে যে কোনো সময় দুই পারমাণবিক শক্তিধর দেশের মধ্যে বেঁধে যেতে পারে সর্বাত্মক যুদ্ধ। সামরিক সক্ষমতার দিক থেকে ভারত বিশ্বের চতুর্থ শক্তিশালী দেশ। অন্যদিকে পাকিস্তানের অবস্থান অষ্টম। তবে দুই দেশের কাণ্ডজ্ঞানহীনতা পারমাণবিক যুদ্ধে রূপ নিলে তা কারোর জয় নয়, শুধু ধ্বংসই ডেকে আনবে।

১৯৪৭ সালের আগস্টে স্বাধীনতার আগে ব্রিটিশ শাসনাধীন ভারতে ছোট ছোট দেশীয় রাজ্যের সংখ্যা ছিল ৫০০-এরও বেশি। এসব রাজ্যের প্রতিরক্ষা, অর্থ ও যোগাযোগ ছিল ব্রিটিশদের হাতে। ভারত ছাড়ার সময় তারা দেশীয় রাজ্যগুলোকে ভারত অথবা পাকিস্তানে যোগ দেওয়া কিংবা স্বাধীন থাকার অধিকার দিয়ে যায়। দেশীয় রাজ্যগুলোর মধ্যে কাশ্মীর ছিল সবচেয়ে বড়। সে সময় কাশ্মীরের মোট আয়তন ছিল ৮৪ হাজার ৪৭১ বর্গমাইল। অর্থাৎ বাংলাদেশের চেয়ে দেড় গুণ। তবে জনসংখ্যা ছিল মাত্র ৪০ লাখ। ভারত ভাগের সময় কাশ্মীরের শাসক ছিলেন মহারাজা হরি সিং। জনসংখ্যার ৭৭ ভাগ ছিল মুসলমান, হিন্দু ২০ ভাগ আর বৌদ্ধ ও শিখের সংখ্যা ৩ ভাগ। মহারাজা হরি সিং ছিলেন কট্টর কংগ্রেসবিদ্বেষী। বিশিষ্ট লেখক রামচন্দ্র গুহ তাঁর ইন্ডিয়া আফটার গান্ধী বইয়ে লিখেছেন, হরি সিং কংগ্রেসকে ঘৃণা করতেন। তাই ভারতে যোগ দেওয়ার কথা ভাবতেও পারতেন না। আর পাকিস্তানে যোগ দিলে হিন্দু রাজপরিবারের ভাগ্যরবী যে চিরতরে নিভে যাবে, এ বিষয়েও উৎকণ্ঠিত ছিলেন তিনি।

কংগ্রেসের শীর্ষ নেতাদের একজন পণ্ডিত জহরলাল নেহরু ছিলেন কাশ্মীরি বংশোূ¢ত। কাশ্মীরের প্রতি তাঁর ব্যক্তিগত আবেগ সহজেই অনুমেয়। অন্যদিকে কাশ্মীরের সংখ্যাগরিষ্ঠ মানুষ যেহেতু মুসলমান, সেহেতু পাকিস্তানের প্রতিষ্ঠাতা মুহাম্মদ আলী জিন্নাহ মনে করতেন, কাশ্মীর একসময় পাকা ফলের মতো টুপ করে তাঁর কোলে পড়বে। ভারতবর্ষের স্বাধীনতা আন্দোলনের সময় কাশ্মীরের মহারাজা কংগ্রেসের ব্যাপারে কঠোর নীতি অবলম্বন করেন। ভারতীয় কংগ্রেস নেতাদের কাশ্মীরে প্রবেশ ছিল নিষিদ্ধ। কাশ্মীরের সবচেয়ে জনপ্রিয় নেতা ছিলেন ন্যাশনাল কনফারেন্স সভাপতি শেরে কাশ্মীর শেখ আবদুল্লাহ। ভারতীয় কংগ্রেসের শীর্ষ নেতা জওহরলাল নেহরুর সঙ্গে তাঁর ছিল ব্যক্তিগত বন্ধুত্ব। মুসলিম লীগের ইন্ধনে ন্যাশনাল কনফারেন্সে ভাঙন ধরে। সরদার ইব্রাহিমের নেতৃত্বে গঠিত হয় মুসলিম কনফারেন্স। এ ভাঙনে কাশ্মীরের মহারাজারও আশীর্বাদ ছিল।

জনসংখ্যার দিক থেকে ভারত কাশ্মীরের মহারাজার কংগ্রেসবিরোধী মনোভাবের কারণে জিন্নাহ আশা করতেন তাঁকে তিনি সামাল দিতে পারবেন। ১৯৪৭ সালের জুলাইয়ে সব ধরনের অনুকূল প্রতিশ্রুতি দিয়ে তিনি কাশ্মীরের মহারাজার কাছে চিঠি লেখেন। অন্যদিকে মুসলিম লীগ নেতারা কাশ্মীরের প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে দেনদরবার শুরু করেন। প্রধানমন্ত্রী রামচন্দ্র কাক কাশ্মীরের স্বাধীন অস্তিত্ব বজায় রাখার পক্ষে ছিলেন। কিন্তু তাঁর সঙ্গে মুসলিম লীগ নেতাদের যোগাযোগকে মহারাজা ভালো চোখে দেখেননি। তিনি ১৯৪৭ সালের ১১ আগস্ট প্রধানমন্ত্রীকে বরখাস্ত করেন। জিন্নাহ কাশ্মীরের মহারাজাকে পক্ষে আনার যে আশা করতেন, তা দুরাশায় পরিণত হয় আরেক ঘটনায়। পাকিস্তান প্রতিষ্ঠায় মাউন্টব্যাটেনের সঙ্গে লাগাতার আলোচনায় জিন্নাহ একপর্যায়ে ক্লান্ত হয়ে পড়েন। ফুসফুসের রোগেও খুব দুর্বল হয়ে পড়েন এই স্বনামখ্যাত আইনজীবী। তিনি ভূস্বর্গ কাশ্মীরে কিছুদিন বিশ্রাম নেওয়ার পরিকল্পনা আঁটেন। বিশ্রামকালীন থাকাখাওয়ার ব্যবস্থা করতে জিন্নাহ তাঁর সেক্রেটারি উইলিয়াম বার্নিকে কাশ্মীরে পাঠান। এ সম্পর্কে আলোকপাত করা হয়েছে লেখক ডমিনিক ল্যাপিয়ের ও ল্যারি কলিন্সের বই ফ্রিডম অ্যাট মিডনাইট-এ। এতে লেখা হয়েছে, জিন্নাহর সেক্রেটারি পাঁচ থেকে সাত দিন পরে ফিরে এলে হতবাক হন পাকিস্তানের প্রতিষ্ঠাতা। মহারাজা হরি সিং ছুটি কাটাতেও জিন্নাহ তাঁর রাজ্যে পা রাখুন তা চাননি।

১৯৪৭ সালের মধ্য আগস্টে ভারত ও পাকিস্তান স্বাধীনতা লাভ করে। কাশ্মীরের মহারাজা দুই দেশের কোনোটিতে যোগদান না করার সিদ্ধান্ত নেন। কাশ্মীরের স্বাধীন সত্তা বজায় রাখতে চেয়েছিলেন তিনি। পাকিস্তান দৃশ্যত কাশ্মীরের স্বাধীন সত্তা মেনে নেয়। তবে মুহাম্মদ আলী জিন্নাহ তাঁর প্রতি কাশ্মীরের মহারাজার উপেক্ষা মেনে নিতে পারেননি। স্বাধীনতার এক মাসের মধ্যে সেপ্টেম্বরের মাঝামাঝি পাকিস্তানের প্রধানমন্ত্রী লিয়াকত আলী খান একটি জরুরি বৈঠক ডাকেন। কাশ্মীরের মহারাজাকে পাকিস্তানে যোগ দিতে কীভাবে বাধ্য করা যায়, সে বিষয়ে সিদ্ধান্ত নিতেই ডাকা হয়েছিল বৈঠক। উদ্দেশ্য ছিল মন্ত্রের সাধন অথবা শরীর পতন। বৈঠকে সিদ্ধান্ত নেওয়া হয় কাশ্মীর দখলের জন্য পাঠান উপজাতীয়দের অস্ত্রসহ পাঠানো হবে। এর নেতৃত্বে থাকবেন পাকিস্তানি সামরিক অফিসাররা। একই সঙ্গে মুসলিম কনফারেন্সের সহযোগিতায় কাশ্মীরের পশ্চিমাংশের মুসলমানদের বিদ্রোহে মদত জোগানো হবে। কাশ্মীরের মুসলমানরা শেখ আবদুল্লাহর নেতৃত্বে ছিল অসাম্প্রদায়িক চেতনায় আস্থাশীল। তবে তাদের বিশ্বাসে ভাঙন ধরায় সাম্প্রদায়িক হানাহানির ঘটনা। রাওয়ালপিন্ডি ও শিয়ালকোট থেকে বাস্তুচ্যুত হয়ে কাশ্মীরে পালিয়ে আসে বিপুলসংখ্যক হিন্দু ও শিখ। সঙ্গে নিয়ে আসে তাদের ওপর নির্যাতন-নিপীড়নের কিচ্ছা। জম্মু-কাশ্মীরের হিন্দুপ্রধান এলাকায় সে কিচ্ছাকাহিনি বিস্ফোরক অবস্থার উদ্ভব ঘটায়। এতে উসকানি দেয় হিন্দু জাতীয়তাবাদী আরএসএস ক্যাডাররা। শুরু হয় মুসলিমবিরোধী দাঙ্গা। এর বিপরীতে কাশ্মীরের পশ্চিম অংশজুড়ে মহারাজার বিরুদ্ধে বিদ্রোহী হয়ে ওঠে মুসলিম কাশ্মীরিরা। এ উত্তেজনাকর পরিস্থিতির সুযোগে কাশ্মীর অভিযানের নীলনকশা আঁটে পাকিস্তান সরকার। সেনাবাহিনীর পাঠান সৈন্যদের মধ্য থেকে কাশ্মীর অভিযানের জন্য কয়েকটি বিশেষ ইউনিট তৈরি করা হয়। পাঠান উপজাতীয়দেরও প্রশিক্ষণ দিয়ে দলভুক্ত করা হয় ব্যাপকভাবে। পাকিস্তান সেনাবাহিনীর মেজর আগা হুমায়ুন আমিন তাঁর ১৯৪৭-৪৮ কাশ্মীর ওয়ার : দ্য ওয়ার অব লস্ট অপরচুনিটিজ বইয়ে এ বিষয়ে সুনির্দিষ্ট তথ্য দিয়েছেন। লিখেছেন, নিয়মিত পাকিস্তানি সেনাবাহিনীর একজন মেজর, একজন ক্যাপ্টেন এবং দশজন কমিশনপ্রাপ্ত জুনিয়র কর্মকর্তা নিয়ে প্রতিটি ইউনিট গঠিত হয়েছিল।... পাঠানদের মধ্য থেকে সেনা সদস্যদের বাছাই করে তাদের উপজাতীয়দের মতো পোশাক পরানো হয়। এ বাহিনীর জন্য যানবাহনের ব্যবস্থাও করে পাকিস্তান।

১৯৪৭ সালের ২২ অক্টোবর রাতে শুরু হয় শ্রীনগরমুখী অভিযান। পরিকল্পনা ছিল সকালের মধ্যেই কাশ্মীরের রাজধানী শ্রীনগর দখলে নেবে তারা। কিন্তু সে পরিকল্পনা সফল হয়নি পাঠান উপজাতীয়দের লুটতরাজের মনোভাবের কারণে। অথচ পরিকল্পনামতো কাশ্মীরের মহারাজার মুসলিম সেনারা বিদ্রোহ ঘোষণা করে ২২ অক্টোবর রাতেই। তারা ঝিলম নদীর সেতু প্রহরারত নিরাপত্তারক্ষীদের বন্দি করে। এর ফলে শ্রীনগর পর্যন্ত ১৩৫ মাইল সড়ক উন্মুক্ত হয়ে পড়ে। এ সড়কে কোনো প্রহরা ছিল না। কোনো কিছু বোঝার আগেই শ্রীনগর দখল করার সুযোগ ছিল অভিযানকারীদের সামনে। কিন্তু তারা পরিকল্পনা অনুযায়ী প্রথমে শ্রীনগর দখল করার বদলে মাঝপথে লুটপাটে লিপ্ত হয়। এই বাহিনীর একজন কমান্ডার সৈরব হায়াত খান স্মৃতিচারণ করে বলেছেন, পাঠান উপজাতীয়দের শ্রীনগরের দিকে অগ্রসর হওয়ার নির্দেশ দেওয়ার পর তিনি দেখতে পান, তার বাহিনী সেখান থেকে উধাও।

সৈরব হায়াত খানের ভাষ্য, রাতে মুজাফফরাবাদের হিন্দু বাজার আক্রমণের মাধ্যমে কাশ্মীরি ভাইদের মুক্ত করার জিহাদ শুরু হয়। আমরা মুজাহিদদের থামানোর চেষ্টা করেছি। বুঝিয়েছি আমাদের শ্রীনগর যেতে হবে। কিন্তু কেউ শোনেনি। এর ফলে পরবর্তী ৭৫ মাইল অতিক্রম করতে ৪৮ ঘণ্টা লেগে যায়।

কাশ্মীরে পাকিস্তানের গোপন অভিযানের খবর সঙ্গে সঙ্গে নয়াদিল্লিতে পৌঁছে যায়। ভারত সফররত থাই পররাষ্ট্রমন্ত্রীর সম্মানে আয়োজিত এক ভোজসভায় যাওয়ার প্রস্তুতি নিচ্ছিলেন গভর্নর জেনারেল লর্ড মাউন্টব্যাটেন। এ সময় কাশ্মীরে পাকিস্তানি হামলার খবর পান। ভোজসভা শেষে মাউন্টব্যাটেন প্রধানমন্ত্রী নেহরুকে ডেকে কাশ্মীরে পাকিস্তানের অভিযানের কথা জানান। পরদিন সন্ধ্যায় তিনজন যাত্রীসহ ভারতীয় বিমান বাহিনীর একটি ডিসি-৩ বিমান শ্রীনগর বিমানবন্দরে অবতরণ করে। যাদের মধ্যে ছিলেন সিনিয়র আইসিএস অফিসার ভিপি মেনন, ভারতীয় সেনাবাহিনীর স্যাম মানেকশ এবং বিমান বাহিনীর কর্মকর্তা উইং কমান্ডার দেওয়ান। এদের মধ্যে জেনারেল মানেকশ বাংলাদেশের মুক্তিযুদ্ধের সময় ছিলেন ভারতীয় সেনাবাহিনীর প্রধান। যুদ্ধ শেষে তিনি ফিল্ড মার্শাল পদ লাভ করেন।

যা হোক শেষ পর্যন্ত ভিপি মেননের দুতিয়ালিতে ২৬ অক্টোবর কাশ্মীরের মহারাজা ভারতে যোগদানের দলিলে স্বাক্ষর দেন। সঙ্গে সঙ্গে শুরু হয় কাশ্মীরে ভারতীয় বাহিনীর অভিযান।

এ যুদ্ধে ভারতীয় বাহিনীর বিপুলসংখ্যক সৈন্য অংশ নেয়। তাদের সহযোগিতা করে শেখ আবদুল্লাহর নেতৃত্বাধীন ন্যাশনাল কনফারেন্সের স্বেচ্ছাসেবকরা। পাকিস্তানি বাহিনীর নেতৃত্বাধীন পাঠান উপজাতীয় বাহিনীর সদস্যরা রাজধানী শ্রীনগরের দ্বারপ্রান্তে এসেও পিছু হটতে বাধ্য হয়। কাশ্মীর যুদ্ধে গণহত্যার শিকার হয় বিপুলসংখ্যক নিরীহ মানুষ। এর মধ্যে রাজৌরি ও মিরপুর গণহত্যায় ৫০ হাজারেরও বেশি মানুষ প্রাণ হারায়। এ মানবিক সংকটে ১৯৪৭ সালের ১ নভেম্বর নেহরুর অনুরোধে ভারতের গভর্নর জেনারেল লর্ড মাউন্টব্যাটেন জিন্নাহর সঙ্গে বৈঠকের জন্য লাহোরে যান। তিনি প্রস্তাব দেন, জনগণের ভোটের মাধ্যমে কাশ্মীর, হায়দরাবাদ ও জুনাগড় কোন দেশে যোগ দেবে, তা নির্ধারিত হওয়া উচিত। কিন্তু জিন্নাহ সে প্রস্তাব প্রত্যাখ্যান করেন।

১৯৪৮ সালের ২১ এপ্রিল জাতিসংঘ কাশ্মীরে অবিলম্বে যুদ্ধবিরতির প্রস্তাব গ্রহণ করে। কিন্তু যুদ্ধবিরতি ১৯৪৯ সালের ১ জানুয়ারির আগে কার্যকর করা সম্ভব হয়নি। জাতিসংঘের তত্ত্বাবধানে গণভোট হওয়ার কথা থাকলেও দুই দেশের খুঁটিনাটি মতভেদে তা কখনো বাস্তবে পরিণত হয়নি। ১৯৪৭-৪৮ সালের যুদ্ধে কাশ্মীরের প্রায় এক-তৃতীয়াংশ পাকিস্তানের অধীনে চলে যায়, যা আজাদ কাশ্মীর নামে পরিচিত। ১৯৬২ সালের চীন-ভারত যুদ্ধে কাশ্মীরের জনবসতিহীন একটি অংশ চীন দখল করে নেয়। ফলে কাশ্মীর এখন দ্বিপক্ষীয় নয় ত্রিপক্ষীয় সমস্যা হয়ে দাঁড়িয়েছে। বিশ্বের ৩০০ কোটিরও বেশি মানুষের মাথাব্যথার কারণ হয়ে দাঁড়িয়েছে এ সমস্যা।

লেখক : সিনিয়র সহকারী সম্পাদক, বাংলাদেশ প্রতিদিন

    ইমেইল :[email protected]

এই বিভাগের আরও খবর
সৌরবিদ্যুৎ
সৌরবিদ্যুৎ
ঝুঁকিতে ব্যাংক খাত
ঝুঁকিতে ব্যাংক খাত
আহা, আমাদের ভৈরব!
আহা, আমাদের ভৈরব!
মানুষ হত্যা অমার্জনীয় অপরাধ
মানুষ হত্যা অমার্জনীয় অপরাধ
কৃষিতে চ্যালেঞ্জ
কৃষিতে চ্যালেঞ্জ
বৈষম্য সংস্কৃতির শত্রু দারিদ্র্যও
বৈষম্য সংস্কৃতির শত্রু দারিদ্র্যও
প্লাবনের শঙ্কা
প্লাবনের শঙ্কা
গোপালগঞ্জ রণক্ষেত্র
গোপালগঞ্জ রণক্ষেত্র
সন্তান প্রতিপালনে অগ্রাধিকার পাক সততার শিক্ষা
সন্তান প্রতিপালনে অগ্রাধিকার পাক সততার শিক্ষা
গোপালগঞ্জ-কাণ্ড এবং ইলেকশন ইস্যু
গোপালগঞ্জ-কাণ্ড এবং ইলেকশন ইস্যু
কর্মজীবী নারী
কর্মজীবী নারী
ঐকমত্যে অনৈক্য
ঐকমত্যে অনৈক্য
সর্বশেষ খবর
ভারতীয় ক্রিকেট বোর্ডের বার্ষিক আয় প্রায় ১০ হাজার কোটি রুপি
ভারতীয় ক্রিকেট বোর্ডের বার্ষিক আয় প্রায় ১০ হাজার কোটি রুপি

১০ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

শহীদ মুগ্ধকে নিয়ে ফেসবুকে ভাই স্নিগ্ধের আবেগময় স্মৃতিচারণা
শহীদ মুগ্ধকে নিয়ে ফেসবুকে ভাই স্নিগ্ধের আবেগময় স্মৃতিচারণা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শিশুদের মনোজগতে ভার্চুয়াল থাবা
শিশুদের মনোজগতে ভার্চুয়াল থাবা

১ ঘণ্টা আগে | অন্যান্য

শেষ হলো বিয়ার সামিট এবং ন্যাশনাল সেমিকন্ডাক্টর সিম্পোজিয়াম
শেষ হলো বিয়ার সামিট এবং ন্যাশনাল সেমিকন্ডাক্টর সিম্পোজিয়াম

২ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

উন্নয়ন টেকসই করতে ভালো অর্থনৈতিক অনুশীলন বজায় রাখার আহ্বান বাণিজ্য উপদেষ্টার
উন্নয়ন টেকসই করতে ভালো অর্থনৈতিক অনুশীলন বজায় রাখার আহ্বান বাণিজ্য উপদেষ্টার

২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

চোটে জিম্বাবুয়ে সিরিজ থেকে ছিটকে গেলেন ফিলিপস
চোটে জিম্বাবুয়ে সিরিজ থেকে ছিটকে গেলেন ফিলিপস

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আজ জামায়াতের মহাসমাবেশ, প্রস্তুত সোহরাওয়ার্দী
আজ জামায়াতের মহাসমাবেশ, প্রস্তুত সোহরাওয়ার্দী

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

অক্টোবরে আফগানিস্তানের সঙ্গে টি-টোয়েন্টি সিরিজ খেলবে বাংলাদেশ
অক্টোবরে আফগানিস্তানের সঙ্গে টি-টোয়েন্টি সিরিজ খেলবে বাংলাদেশ

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৯ জুলাই)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৯ জুলাই)

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চেলসি ছেড়ে আর্সেনালে তারকা ফরোয়ার্ড
চেলসি ছেড়ে আর্সেনালে তারকা ফরোয়ার্ড

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বৈষম্য সংস্কৃতির শত্রু দারিদ্র্যও
বৈষম্য সংস্কৃতির শত্রু দারিদ্র্যও

৪ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

নিউজিল্যান্ডের কাছে পাত্তাই পেল না জিম্বাবুয়ে
নিউজিল্যান্ডের কাছে পাত্তাই পেল না জিম্বাবুয়ে

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সেন্টমার্টিনে এক লাখ ৪০ ইয়াবাসহ গ্রেফতার ১৭
সেন্টমার্টিনে এক লাখ ৪০ ইয়াবাসহ গ্রেফতার ১৭

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

এনসিপির ‘মার্চ টু গোপালগঞ্জ’ খতিয়ে দেখা দরকার : এ্যানি
এনসিপির ‘মার্চ টু গোপালগঞ্জ’ খতিয়ে দেখা দরকার : এ্যানি

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

‘বিএনপি অধিকার আদায়ের রাজনীতি করে’
‘বিএনপি অধিকার আদায়ের রাজনীতি করে’

৬ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

১৩ হাজার রানের মাইলফলক স্পর্শ বাটলারের
১৩ হাজার রানের মাইলফলক স্পর্শ বাটলারের

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

জয়পুরহাটে ৫ কিলোমিটার প্রতীকী ম্যারাথন প্রতিযোগিতা
জয়পুরহাটে ৫ কিলোমিটার প্রতীকী ম্যারাথন প্রতিযোগিতা

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সিদ্ধিরগঞ্জে চুরির টাকা ভাগাভাগি নিয়ে যুবককে হত্যার অভিযোগ, গ্রেফতার ১
সিদ্ধিরগঞ্জে চুরির টাকা ভাগাভাগি নিয়ে যুবককে হত্যার অভিযোগ, গ্রেফতার ১

৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

রংপুরে অবৈধ আগ্নেয়াস্ত্র উদ্ধার, গ্রেফতার ২
রংপুরে অবৈধ আগ্নেয়াস্ত্র উদ্ধার, গ্রেফতার ২

৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

জুলাই গণহত্যার বিচারের দাবিতে দেশব্যাপী খেলাফত মজলিসের বিক্ষোভ
জুলাই গণহত্যার বিচারের দাবিতে দেশব্যাপী খেলাফত মজলিসের বিক্ষোভ

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সিলেটে বিএনপির মৌন মিছিল ও সমাবেশ
সিলেটে বিএনপির মৌন মিছিল ও সমাবেশ

৭ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

জুলাই গণঅভ্যুত্থানের শহীদদের স্মরণে নবীউল্লাহ নবীর নেতৃত্বে মৌন মিছিল
জুলাই গণঅভ্যুত্থানের শহীদদের স্মরণে নবীউল্লাহ নবীর নেতৃত্বে মৌন মিছিল

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

রংপুর মহানগর বিএনপির মৌন মিছিল
রংপুর মহানগর বিএনপির মৌন মিছিল

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নীলফামারীতে বিএনপির মৌন মিছিল
নীলফামারীতে বিএনপির মৌন মিছিল

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রাজবাড়ীতে শহীদ গণির স্মরণসভা ও দোয়া মাহফিল
রাজবাড়ীতে শহীদ গণির স্মরণসভা ও দোয়া মাহফিল

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মসজিদ ব্যবস্থাপনা নীতিমালা দ্রুত গেজেট আকারে প্রকাশ করা হবে : ধর্ম উপদেষ্টা
মসজিদ ব্যবস্থাপনা নীতিমালা দ্রুত গেজেট আকারে প্রকাশ করা হবে : ধর্ম উপদেষ্টা

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আবার দেশকে গভীর সংকটে নিপতিত করার ষড়যন্ত্র চলছে : প্রিন্স
আবার দেশকে গভীর সংকটে নিপতিত করার ষড়যন্ত্র চলছে : প্রিন্স

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

উলভসের হল অব ফেমে জায়গা পেলেন জটা
উলভসের হল অব ফেমে জায়গা পেলেন জটা

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কুলাউড়া সীমান্তে ৩ বাংলাদেশিকে ধরে নিয়ে যাওয়ার অভিযোগ বিএসএফের বিরুদ্ধে
কুলাউড়া সীমান্তে ৩ বাংলাদেশিকে ধরে নিয়ে যাওয়ার অভিযোগ বিএসএফের বিরুদ্ধে

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় হাতকড়াসহ আসামির পলায়ন
ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় হাতকড়াসহ আসামির পলায়ন

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
চার গোষ্ঠী মিলে গঠন করেছে সাবমেরিন ক্যাবল কনসোর্টিয়াম : পিনাকী
চার গোষ্ঠী মিলে গঠন করেছে সাবমেরিন ক্যাবল কনসোর্টিয়াম : পিনাকী

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিনামূল্যে ১ জিবি ইন্টারনেট মিলবে আজ, পাবেন যেভাবে
বিনামূল্যে ১ জিবি ইন্টারনেট মিলবে আজ, পাবেন যেভাবে

১৮ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

কনসার্টে সিইও-র সাথে এইচআর প্রধানের ‘পরকীয়া’! ভাইরাল ভিডিও স্ত্রীর হাতে
কনসার্টে সিইও-র সাথে এইচআর প্রধানের ‘পরকীয়া’! ভাইরাল ভিডিও স্ত্রীর হাতে

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যেদিন শেখ মুজিবের কবর জিয়ারত করেছিলেন তারেক রহমান
যেদিন শেখ মুজিবের কবর জিয়ারত করেছিলেন তারেক রহমান

১১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভারতের তেল শোধনাগারের ওপর ইইউর নিষেধাজ্ঞা
ভারতের তেল শোধনাগারের ওপর ইইউর নিষেধাজ্ঞা

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সরকারের কোলে একদল, কাঁধে আরেক দল : মির্জা আব্বাস
সরকারের কোলে একদল, কাঁধে আরেক দল : মির্জা আব্বাস

৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মসজিদ ব্যবস্থাপনা নীতিমালা দ্রুত গেজেট আকারে প্রকাশ করা হবে: ধর্ম উপদেষ্টা
মসজিদ ব্যবস্থাপনা নীতিমালা দ্রুত গেজেট আকারে প্রকাশ করা হবে: ধর্ম উপদেষ্টা

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাশিয়া ইউক্রেনকে এক হাজার সেনার মরদেহ হস্তান্তর করেছে
রাশিয়া ইউক্রেনকে এক হাজার সেনার মরদেহ হস্তান্তর করেছে

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

স্বৈরাচার হাসিনাকে দেশছাড়া করা শক্তিকে আগামীতেও ঐক্যবদ্ধ থাকতে হবে: রাষ্ট্রদূত মুশফিক
স্বৈরাচার হাসিনাকে দেশছাড়া করা শক্তিকে আগামীতেও ঐক্যবদ্ধ থাকতে হবে: রাষ্ট্রদূত মুশফিক

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হামজা ও শমিতকে ছাড়াই নেপাল সফরে বাংলাদেশ
হামজা ও শমিতকে ছাড়াই নেপাল সফরে বাংলাদেশ

১৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শসার দামে সেঞ্চুরি, বেড়েছে সবজি ও মুরগি দাম
শসার দামে সেঞ্চুরি, বেড়েছে সবজি ও মুরগি দাম

১৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

এনসিপির ‘মার্চ টু গোপালগঞ্জ’ খতিয়ে দেখা দরকার : এ্যানি
এনসিপির ‘মার্চ টু গোপালগঞ্জ’ খতিয়ে দেখা দরকার : এ্যানি

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ইউক্রেনের নতুন প্রধানমন্ত্রী ইউলিয়া
ইউক্রেনের নতুন প্রধানমন্ত্রী ইউলিয়া

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সিরিয়ায় ইসরায়েলের হামলা ‘অগ্রহণযোগ্য’: এরদোয়ান
সিরিয়ায় ইসরায়েলের হামলা ‘অগ্রহণযোগ্য’: এরদোয়ান

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশে জাতিসংঘের মানবাধিকার মিশনের কার্যক্রম শুরু
বাংলাদেশে জাতিসংঘের মানবাধিকার মিশনের কার্যক্রম শুরু

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভিসায় তথ্য গোপন করলে যুক্তরাষ্ট্রে প্রবেশে আজীবন নিষেধাজ্ঞা
ভিসায় তথ্য গোপন করলে যুক্তরাষ্ট্রে প্রবেশে আজীবন নিষেধাজ্ঞা

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ড্রোন দিয়ে পরিষ্কার করা হচ্ছে মাউন্ট এভারেস্টের আবর্জনা
ড্রোন দিয়ে পরিষ্কার করা হচ্ছে মাউন্ট এভারেস্টের আবর্জনা

১৮ ঘণ্টা আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

বাংলাদেশে স্টারলিংক কার্যক্রমের প্রশংসা স্পেসএক্স'র ভাইস প্রেসিডেন্টের
বাংলাদেশে স্টারলিংক কার্যক্রমের প্রশংসা স্পেসএক্স'র ভাইস প্রেসিডেন্টের

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সামনে আরেকটি লড়াই আসছে : নাহিদ ইসলাম
সামনে আরেকটি লড়াই আসছে : নাহিদ ইসলাম

১১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মসজিদ ব্যবস্থাপনা নীতিমালা দ্রুত গেজেট আকারে প্রকাশ করা হবে : ধর্ম উপদেষ্টা
মসজিদ ব্যবস্থাপনা নীতিমালা দ্রুত গেজেট আকারে প্রকাশ করা হবে : ধর্ম উপদেষ্টা

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গোপালগঞ্জে কারফিউয়ের সময় আরও বাড়ল
গোপালগঞ্জে কারফিউয়ের সময় আরও বাড়ল

১১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গর্ভে থাকা অবস্থায়ই বিক্রির চুক্তি, শিশু পাচারের ভয়ংকর চিত্র
গর্ভে থাকা অবস্থায়ই বিক্রির চুক্তি, শিশু পাচারের ভয়ংকর চিত্র

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মার্কিন কূটনীতিকদের বিদেশি নির্বাচন নিয়ে মতামত না দিতে নির্দেশ
মার্কিন কূটনীতিকদের বিদেশি নির্বাচন নিয়ে মতামত না দিতে নির্দেশ

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৮ জুলাই)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৮ জুলাই)

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ব্যাংকিং খাত উচ্চঝুঁকিতে
ব্যাংকিং খাত উচ্চঝুঁকিতে

১৮ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

গোপালগঞ্জে ৭৫ জনের নামে পুলিশের মামলা, অজ্ঞাত আসামি ৪০০
গোপালগঞ্জে ৭৫ জনের নামে পুলিশের মামলা, অজ্ঞাত আসামি ৪০০

১৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চূড়ান্ত সংগ্রামের ঘোষণা দিয়েছিলেন তারেক রহমান : রিজভী
চূড়ান্ত সংগ্রামের ঘোষণা দিয়েছিলেন তারেক রহমান : রিজভী

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

চলতি মাসে জুলাই সনদ না হলে দায় সরকার আর ঐকমত্য কমিশনের : সালাহউদ্দিন
চলতি মাসে জুলাই সনদ না হলে দায় সরকার আর ঐকমত্য কমিশনের : সালাহউদ্দিন

১০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বড় জয়ে দক্ষিণ আফ্রিকা সফর শুরু বাংলাদেশের যুবাদের
বড় জয়ে দক্ষিণ আফ্রিকা সফর শুরু বাংলাদেশের যুবাদের

২০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

এমবাপ্পের বকশিশ পেয়ে বিপদে ৫ পুলিশ কর্মকর্তা
এমবাপ্পের বকশিশ পেয়ে বিপদে ৫ পুলিশ কর্মকর্তা

১৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

প্রিন্ট সর্বাধিক
রোগী নেই দেড় হাজার কোটি টাকার হাসপাতালে
রোগী নেই দেড় হাজার কোটি টাকার হাসপাতালে

পেছনের পৃষ্ঠা

বিএনপিতে শুদ্ধি অভিযান
বিএনপিতে শুদ্ধি অভিযান

প্রথম পৃষ্ঠা

গোপালগঞ্জজুড়ে গ্রেপ্তার আতঙ্ক
গোপালগঞ্জজুড়ে গ্রেপ্তার আতঙ্ক

প্রথম পৃষ্ঠা

কুড়িয়ে পাওয়া ১৫ লাখ টাকা ফেরত দিলেন চালক
কুড়িয়ে পাওয়া ১৫ লাখ টাকা ফেরত দিলেন চালক

পেছনের পৃষ্ঠা

কুমিল্লায় এক খন্ড হংকং নগরীর গল্প!
কুমিল্লায় এক খন্ড হংকং নগরীর গল্প!

শনিবারের সকাল

অপরাজিত থাকার প্রত্যাশা আফঈদাদের
অপরাজিত থাকার প্রত্যাশা আফঈদাদের

মাঠে ময়দানে

আজকের ভগ্যচক্র
আজকের ভগ্যচক্র

আজকের রাশি

এপিএসের পোষা বিড়াল যখন মন্ত্রী
এপিএসের পোষা বিড়াল যখন মন্ত্রী

প্রথম পৃষ্ঠা

বড় ধাক্কার মুখে রাজস্ব খাত
বড় ধাক্কার মুখে রাজস্ব খাত

প্রথম পৃষ্ঠা

জুলাই গণ অভ্যুত্থান স্মরণে প্রতীকী ম্যারাথন
জুলাই গণ অভ্যুত্থান স্মরণে প্রতীকী ম্যারাথন

মাঠে ময়দানে

আমাদের কালের মিষ্টি নায়িকা কবরী
আমাদের কালের মিষ্টি নায়িকা কবরী

শোবিজ

নেপালের বিপক্ষে প্রীতি ম্যাচে খেলবেন না
নেপালের বিপক্ষে প্রীতি ম্যাচে খেলবেন না

মাঠে ময়দানে

জনগণের সম্মতি নিয়ে নির্বাচন করতে হবে
জনগণের সম্মতি নিয়ে নির্বাচন করতে হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

ভুটানে সাবিনা-ঋতুপর্ণার ডাবল হ্যাটট্রিক
ভুটানে সাবিনা-ঋতুপর্ণার ডাবল হ্যাটট্রিক

মাঠে ময়দানে

ব্যাটিংয়ে কাইলি মায়ার্স বোলিংয়ে খালেদ
ব্যাটিংয়ে কাইলি মায়ার্স বোলিংয়ে খালেদ

মাঠে ময়দানে

সবজি মুরগির দাম চড়া নাগালের বাইরে ইলিশ
সবজি মুরগির দাম চড়া নাগালের বাইরে ইলিশ

পেছনের পৃষ্ঠা

যুবাদের সিরিজ জয়ের ম্যাচ আজ
যুবাদের সিরিজ জয়ের ম্যাচ আজ

মাঠে ময়দানে

বন্ধুর স্বপ্ন পূরণে ‘আগুনের পরশমণি’
বন্ধুর স্বপ্ন পূরণে ‘আগুনের পরশমণি’

শোবিজ

পরিকল্পিতভাবে অশান্ত করা হচ্ছে দেশ
পরিকল্পিতভাবে অশান্ত করা হচ্ছে দেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

গোপালগঞ্জে গোয়েন্দা ব্যর্থতা ছিল
গোপালগঞ্জে গোয়েন্দা ব্যর্থতা ছিল

প্রথম পৃষ্ঠা

ব্যাংকঋণ যাচ্ছে সরকারি বন্ডে
ব্যাংকঋণ যাচ্ছে সরকারি বন্ডে

পেছনের পৃষ্ঠা

পাঁচ চলচ্চিত্রে আফজাল হোসেন
পাঁচ চলচ্চিত্রে আফজাল হোসেন

শোবিজ

নান্দনিক নওয়াববাড়ি মসজিদ
নান্দনিক নওয়াববাড়ি মসজিদ

শনিবারের সকাল

মোমেন্টাম ধরে রাখতে চান টাইগাররা
মোমেন্টাম ধরে রাখতে চান টাইগাররা

মাঠে ময়দানে

শান্তির নীড় মাটির ঘর
শান্তির নীড় মাটির ঘর

পেছনের পৃষ্ঠা

১৩ হাজারি ক্লাবে বাটলার
১৩ হাজারি ক্লাবে বাটলার

মাঠে ময়দানে

কক্সবাজারে অপহৃত তিন কিশোর উদ্ধার
কক্সবাজারে অপহৃত তিন কিশোর উদ্ধার

নগর জীবন

অবসর শেষে মৎস্য খামার
অবসর শেষে মৎস্য খামার

শনিবারের সকাল

আজ জামায়াতের মহাসমাবেশ, প্রস্তুত সোহরাওয়ার্দী
আজ জামায়াতের মহাসমাবেশ, প্রস্তুত সোহরাওয়ার্দী

পেছনের পৃষ্ঠা

হাসিনার সম্পদের তথ্য গোপনে করার কিছু নেই
হাসিনার সম্পদের তথ্য গোপনে করার কিছু নেই

প্রথম পৃষ্ঠা