শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, সোমবার, ২৬ মে, ২০২৫ আপডেট: ০০:২০, সোমবার, ২৬ মে, ২০২৫

আইএমএফের চোখ-চশমায় গভর্নর

কলার ধরে ডলার নিয়ন্ত্রণের প্রশ্ন কেন?

মোস্তফা কামাল
প্রিন্ট ভার্সন
কলার ধরে ডলার নিয়ন্ত্রণের প্রশ্ন কেন?

পুলিশ দিয়ে ডলারের দাম নিয়ন্ত্রণ করতে কি কারও দাবি ছিল? বা পরামর্শও দিয়েছিল কেউ? এসব প্রশ্ন না থাকলেও গভর্নর ড. আহসান এইচ মনসুর নিজ থেকেই জানিয়েছেন, তিনি পুলিশ দিয়ে ডলারের দাম নিয়ন্ত্রণ করবেন না। তাহলে কীভাবে করবেন? পিঠে হাত বুলিয়ে? চোখের ইশারা দিয়ে? বা ঠোঁটে শিস বাজিয়ে? তা নয়, সিদ্ধান্ত হয়েছে, চাহিদা ও সরবরাহের ভিত্তিতে বাজারে ডলারের দাম ঠিক হবে। ডলার কেনাবেচার দর কী হবে, তা ব্যাংক ও গ্রাহকের ওপর ছেড়ে দেওয়া হয়েছে। অর্থনীতির ভাষায় এটি ‘বাজারভিত্তিক’ ব্যবস্থা।

এ ব্যবস্থায় বাংলাদেশ ব্যাংক কেবল সকাল-বিকাল প্রতিটা ব্যাংক থেকে ডলারের দামের আপডেট নেবে। নেপথ্যের খবর হচ্ছে, আন্তর্জাতিক মুদ্রা তহবিল-আইএমএফের ঋণের শর্তপূরণের অংশ হিসেবে মার্কিন ডলারের দাম নির্ধারণের ক্ষেত্রে পরিবর্তন এনেছে বাংলাদেশ ব্যাংক। এ ছাড়া সংস্কারের বিষয়ে বাংলাদেশের যে সদিচ্ছা আছে, আন্তর্জাতিক সম্প্রদায়কে সেই বার্তা দিতে ডলারের দাম ‘বাজারভিত্তিক’ করা হয়েছে-এমন যুক্তি দিয়েছেন গভর্নরের ডেপুটি মো. হাবিবুর রহমান। আর গভর্নর আহসান এইচ মনসুর আরও উচ্চকিত।

মানি চেঞ্জাররা আলামত বুঝে এগোচ্ছেন। তাদের কাজ ক্যাশ ডলারের সঙ্গে। তারা অভিজ্ঞতার আলোকে বুঝে নিয়েছে, দাম একটু বাড়লে অসুবিধা নেই, বেশি বাড়লে তখন হস্তক্ষেপ করবে, পদক্ষেপ নেবে সরকার। এর আগ পর্যন্ত কী করবে? সেই জবাব নেই। জরুরি জনগুরুত্বপূর্ণ বিষয়ে হালকা কথার জের সইতে হয় গোটা সেক্টরকে। অর্থ সেক্টরে হালকা কথার জের ও তেজ কত ভয়ানক হয়, তা তো সেদিনের ঘটনা। একজন অর্থমন্ত্রী বলেছিলেন, ঘুষকে ঘুষ না বলে স্পিড মানি মনে করতে। আরেকজন সরকারি কর্মকর্তাদের বলেছিলেন, ঘুষ সহনীয় মাত্রায় খেতে। তবে এত কিছু বলা হলেও ঘুষের মাত্রা বা রেট ঠিক করে দেওয়া হয়নি। সরল বিশ্বাসে দুর্নীতি করলে একে দুর্নীতি বলা যাবে না- এমন সবকও শোনানো হয়েছিল গেল আমলে।

এরও আগে, আরেক অর্থমন্ত্রী বলে বসেছিলেন, ‘শেয়ারবাজার বুঝি না, কারণ ওইটা একটা জুয়াবাজি’। গুরুত্বপূর্ণ আসনে বসে এ ধরনের কলপাড় বা পুকুরের ঘাটলার আলাপের কী পরিণতি হয় তা গোটা দেশকে সইতে হয়েছে। জের আজও টানতে হচ্ছে। কেন এই কঠিন সময়েও আবার সেই মানের হালকা কথা চিবানো? ১০টি ব্যাংক দেউলিয়া হওয়ার দশায় পড়েছে, মন্তব্য করে কী ক্যাচাল লেগেছিল হাড়ে হাড়ে মালুম করার কথা। এ কিসিমের বক্তব্যে আতঙ্কিত হয়ে ব্যাংক থেকে টাকা তুলে নিতে হুমড়ি খেয়ে পড়েন গ্রাহকরা। এতে সংকট আরও তীব্র হয়। এখনো সেই ক্ষত ও রেশ টানছে দুর্বল ব্যাংকগুলো। ঘুরে দাঁড়ানোর চেষ্টা করে ঘাড়-মেরুদণ্ড আরও বেঁকে যাচ্ছে ডজনখানেক ব্যাংকের। ডলার নিয়েও এখন হালকা কথার চর্চা। আইএমএফের সাবেক কর্মকর্তা ঘটনার পরিক্রমায় বাংলাদেশ ব্যাংকের গভর্নর। অভিজ্ঞতা ও কমিটমেন্টের আলোকে তিনি কিছু বিষয় আইএমএফের চোখ-চশমা দিয়ে দেখবেন, তা স্বাভাবিক। তাই বলে হালকা বা বেফাঁস মন্তব্যও করতে হবে?

আইএমএফের হুকুম-আহকাম তামিল করার একটি সাধনা এ সরকারের রয়েছে। যদিও অর্থ উপদেষ্টা ড. সালেহ উদ্দিন আহমেদ গর্বের সঙ্গে দাবি করেছেন, আইএমএফ বাংলাদেশের ওপর জোর করে কোনো শর্ত চাপিয়ে দিতে পারেনি। আইএমএফের সঙ্গে লেনদেন সুখকর নয় মন্তব্য করে বাক্যের দ্বিতীয়াংশে তিনি বলেছেন, তাদের (আইএমএফের) চাপিয়ে দেওয়া কিছু নেওয়া হয়নি। বাস্তবটা ভিন্ন। বিশেষ করে ডলার প্রশ্নে। আইএমএফ পুলিশ বা ফৌজ দিয়ে কিছু করে না। কলার ধরে শর্ত পূরণ করায়। কার্যকর করিয়ে ছাড়ে।

দেশে ডলারের বিনিময় হার নিয়ে একের পর এক ‘এক্সপেরিমেন্ট’ বেশির চেয়েও বেশি হয়ে গেছে। গিনিপিগের অবস্থা। তা মুদ্রাবাজারকে করছে কেবলই অস্থির। কিন্তু সরকারের এ নীতি পদক্ষেপে তুষ্ট আইএমএফ। পিঠ চাপড়িয়ে বলছে, এসব পদক্ষেপের ফলে দেশের অর্থনীতিতে টেকসই প্রবৃদ্ধি হবে। আইএমএফ সরকারকে ব্যয় নিয়ন্ত্রণের শর্তও দিয়েছে। ফলে সামাজিক নিরাপত্তা বেষ্টনীতে খরচ কমবে। বিদ্যুৎ খাতে ব্যয় কমানো আইএমএফের আরেক শর্ত। এটি বাস্তবায়ন করতে হলে বিদ্যুতের দাম বাড়াতে হবে। তখন সব খাতের পণ্য ও সেবার দামও বাড়বে। আর যথা নিয়মে তা মূল্যস্ফীতিকে তো উসকে দেবেই।

আমদানি নিয়ন্ত্রণের দগদগে ক্ষত এখনো বয়ে বেড়াচ্ছে বেসরকারি খাত। বিনিয়োগ নেই, নিয়োগ নেই। লাখের মতো নিয়োগ বরবাদ হয়ে গেছে একের পর এক কারখানার চাকা বন্ধ হয়ে যাওয়ায়। এখন ডলারের বাজার নিয়ে নানা পরীক্ষা-নিরীক্ষার সমান্তরালে রিজার্ভ থেকে ধারাবাহিকভাবে ডলার বিক্রি করেছে বাংলাদেশ ব্যাংক। আইএমএফের ঋণ পেতে সন্তুষ্টির জন্য বাজারভিত্তিক ডলারের দাম আরও কত ভোগাবে, সেই অপেক্ষা যেন নিয়তি। তা পুরোপুরি বাজারের ওপর ছেড়ে দিলে এ অবস্থা হয় না। বাংলাদেশ ব্যাংক কি দিব্যি বাজারে ডলারের টান পড়লে রিজার্ভ থেকে বিক্রি করে। ঘাটতি হলে বাজার থেকে ডলার  কেনে। আবার বলে পুলিশ দিয়ে ডলারের কলার ধরবে না। অবস্থাটাই এমন করে দেওয়া হয়েছে, কলার ধরতে হয় না, কান ধরে টেনে মাথাই নিয়ে গেছে। ব্যাংকগুলোকে দিয়ে বলানো হচ্ছে, বাজারে পর্যাপ্ত ডলার রয়েছে, বড় কোনো পেমেন্টেও সমস্যা হবে না। শুনতে মধুর। কলার না ধরে পুলিশের মৃদু লাঠিচার্জ যেমন মিষ্টি।

অর্থনীতির টানাপোড়েনে বর্তমানে ডলারের চাহিদা কম, তাই বাজারে চাপ নেই। কিন্তু চাহিদা বাড়লে কী হবে? বিদেশি ঋণ আসার পর হরেদরে ঠিক হয়ে যাবে? সরবরাহ সীমিত হওয়ায় চাহিদাদৃষ্টে ডলারের দাম হাঁকছেন বিক্রেতারা। রিজার্ভ  কাঙ্ক্ষিত মাত্রায় না বাড়লে, আমদানি চাহিদা আবার বাড়লে কী অবস্থা হবে, তারা ভালো করেই জানেন। গভর্নর আহসান এইচ মনসুর আশা-দুরাশার ক্যামেস্ট্রিতে আছেন। বলেছেন, অন্তর্বর্তী সরকারের পক্ষে পুরোপুরি অর্থনৈতিক পুনরুদ্ধার সম্ভব নয়। তবে ভবিষ্যতের নির্বাচিত সরকারের কাছে একটি আংশিকভাবে পুনর্গঠিত অর্থনীতি দিয়ে যেতে পারবেন। এর ভরসা হবে প্রবাসী আয়, রপ্তানি ও বৈদেশিক অর্থায়ন। বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভ এখন ২৭ বিলিয়ন ডলার। এটি শিগগিরই ৩০ বিলিয়ন ডলারের দিকে যাবে। তখন ডলারের দাম নিয়ন্ত্রণ করতে পুলিশ নয়, আনসারও মোতায়েন করতে হবে না।

প্রবাসী আয়ের ওপর মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পের প্রস্তাবিত ৫ শতাংশ ট্যাক্স কার্যকরের ধাক্কা দেশের অর্থনীতিতে পড়বে বলে একটি শঙ্কা ঘুরছে। রেমিট্যান্সে করারোপ হলে বৈধপথে প্রবাসী আয়ে টান পড়া, প্রবাসীদের হুন্ডিতে ভাঁজ খাওয়া স্বাভাবিক। তা ডলারের দামে টোকা দেবে। বিনিয়োগ-রপ্তানি, কর্মসংস্থান নয়; রিজার্ভ বাড়ানোকে বেশি দরকারি বা মুখ্য ভাবছে সরকার। সেখানে বড় ভরসা প্রবাসীরা। সামনে কোরবানি। এ সময়ে প্রচুর রেমিট্যান্স আসবে। তা রিজার্ভের অঙ্ককে আরও মোটাতাজা করবে। কাতারে বড় একটি গ্যাসফিল্ড আবিষ্কার হয়েছে। তারা বাজারে সাপ্লাই বাড়ালে গ্যাসের দাম কমে যাবে। ফলে জ্বালানি আমদানির জন্য ডলারের চাহিদাও কমবে। তার ওপর আইএমএফ, এডিবি, ওয়ার্ল্ড ব্যাংক ফান্ড দিচ্ছে। হিসাবের এমন সরলীকরণ বাস্তবে কতটা ফলবে, সেই অপেক্ষায় থাকাই স্বাভাবিক।

 

লেখক : সাংবাদিক-কলামিস্ট

ডেপুটি হেড অব নিউজ, বাংলাভিশন।

এই বিভাগের আরও খবর
নিরপেক্ষ পর্যবেক্ষণ ন্যায় বিচারের প্রথম শর্ত
নিরপেক্ষ পর্যবেক্ষণ ন্যায় বিচারের প্রথম শর্ত
এলডিসি-পরবর্তী উদ্বেগ
এলডিসি-পরবর্তী উদ্বেগ
কেটে যাক কালো মেঘ
কেটে যাক কালো মেঘ
রাজনীতির অজানা আশঙ্কা
রাজনীতির অজানা আশঙ্কা
বজ্রপাত থেকে রক্ষা পেতে...
বজ্রপাত থেকে রক্ষা পেতে...
অনন্য সুন্দরবন
অনন্য সুন্দরবন
ব্যবসায়ীদের হয়রানি
ব্যবসায়ীদের হয়রানি
হজযাত্রী আল্লাহর প্রতিনিধি
হজযাত্রী আল্লাহর প্রতিনিধি
হুইলচেয়ারের প্রেসিডেন্ট
হুইলচেয়ারের প্রেসিডেন্ট
দলগুলোর সংযত আচরণ প্রয়োজন
দলগুলোর সংযত আচরণ প্রয়োজন
ডেঙ্গুর আগ্রাসন
ডেঙ্গুর আগ্রাসন
সংকটে রেমিট্যান্সযোদ্ধারা
সংকটে রেমিট্যান্সযোদ্ধারা
সর্বশেষ খবর
বন্ধ হচ্ছে অনলাইন জুয়ায় যুক্ত হাজারো মোবাইল ব্যাংকিং অ্যাকাউন্ট
বন্ধ হচ্ছে অনলাইন জুয়ায় যুক্ত হাজারো মোবাইল ব্যাংকিং অ্যাকাউন্ট

১৬ মিনিট আগে | জাতীয়

রাজধানীতে বিএনপি নেতাকে গুলি করে হত্যা
রাজধানীতে বিএনপি নেতাকে গুলি করে হত্যা

২৬ মিনিট আগে | নগর জীবন

বড় জয় দিয়ে আইপিএল মিশন শেষ করল হায়দরাবাদ
বড় জয় দিয়ে আইপিএল মিশন শেষ করল হায়দরাবাদ

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মগবাজারে প্রকাশ্যে ছিনতাই: ভিডিও ভাইরাল, কি বলছে ‍পুলিশ?
মগবাজারে প্রকাশ্যে ছিনতাই: ভিডিও ভাইরাল, কি বলছে ‍পুলিশ?

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

যুক্তরাষ্ট্রে মাইক্রোসফট ওয়ার্ল্ড চ্যাম্পিয়নশিপে অংশ নিচ্ছেন বাংলাদেশের ৩ শিক্ষার্থী
যুক্তরাষ্ট্রে মাইক্রোসফট ওয়ার্ল্ড চ্যাম্পিয়নশিপে অংশ নিচ্ছেন বাংলাদেশের ৩ শিক্ষার্থী

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

দূরপাল্লার সব বাসে সিসি ক্যামেরা বসানোর নির্দেশ
দূরপাল্লার সব বাসে সিসি ক্যামেরা বসানোর নির্দেশ

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘বিষপান করা’ চোখ হারানো সেই ৪ যুবকের পাশে তারেক রহমান
‘বিষপান করা’ চোখ হারানো সেই ৪ যুবকের পাশে তারেক রহমান

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পিএসএলের তৃতীয় শিরোপা জিতল সাকিব-মিরাজ-রিশাদদের লাহোর
পিএসএলের তৃতীয় শিরোপা জিতল সাকিব-মিরাজ-রিশাদদের লাহোর

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ডিসেম্বরের মধ্যে নির্বাচন হতে হবে
ডিসেম্বরের মধ্যে নির্বাচন হতে হবে

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হারানো ৩৯টি মোবাইল ফিরিয়ে দেয়া হল প্রকৃত মালিকের কাছে
হারানো ৩৯টি মোবাইল ফিরিয়ে দেয়া হল প্রকৃত মালিকের কাছে

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সুইজারল্যান্ডে রিসোর্টের কাছ থেকে পাঁচ স্কি চালকের মরদেহ উদ্ধার
সুইজারল্যান্ডে রিসোর্টের কাছ থেকে পাঁচ স্কি চালকের মরদেহ উদ্ধার

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বেসরকারি খাতের গলা টিপে ঋণ নিয়ে চলবে দেশ?
বেসরকারি খাতের গলা টিপে ঋণ নিয়ে চলবে দেশ?

২ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

রাশিয়ার বৃৎহ হামলার পর যা বললেন জেলেনস্কি
রাশিয়ার বৃৎহ হামলার পর যা বললেন জেলেনস্কি

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মির্জা ফখরুলের নামে ভুয়া আইডি খুলে প্রতারণা, আটক ২
মির্জা ফখরুলের নামে ভুয়া আইডি খুলে প্রতারণা, আটক ২

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কর্কশ জবাব দেয়ার হুঁশিয়ারি ইরানের
কর্কশ জবাব দেয়ার হুঁশিয়ারি ইরানের

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ক্লাসেনের ৩৭ বলে সেঞ্চুরি, হায়দরাবাদের রেকর্ড রান
ক্লাসেনের ৩৭ বলে সেঞ্চুরি, হায়দরাবাদের রেকর্ড রান

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

অবসর নিচ্ছি না, পরের বার ফিরব তাও বলছি না: ধোনি
অবসর নিচ্ছি না, পরের বার ফিরব তাও বলছি না: ধোনি

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ফাইনালে রিশাদের লাহোরকে বড় লক্ষ্য দিলো কোয়েটা
ফাইনালে রিশাদের লাহোরকে বড় লক্ষ্য দিলো কোয়েটা

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পাকিস্তান সফর থেকে ছিটকে গেলেন মুস্তাফিজ
পাকিস্তান সফর থেকে ছিটকে গেলেন মুস্তাফিজ

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নোয়াখালীতে নিজ গ্রামে শহীদ হাসানের জানাজা ও দাফন সম্পন্ন
নোয়াখালীতে নিজ গ্রামে শহীদ হাসানের জানাজা ও দাফন সম্পন্ন

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জুলাই গণঅভ্যুত্থানে চোখ হারানো ৪ তরুণের বিষপান
জুলাই গণঅভ্যুত্থানে চোখ হারানো ৪ তরুণের বিষপান

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শ্রীপুরের ‌‘মাদক সম্রাট’ সালমান শাহ গ্রেফতার
শ্রীপুরের ‌‘মাদক সম্রাট’ সালমান শাহ গ্রেফতার

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

এক-দুই মাসের মধ্যে ৫০ শতাংশ ফ্যাক্টরি বন্ধ হয়ে যাবে: বিটিএমএ সহসভাপতি
এক-দুই মাসের মধ্যে ৫০ শতাংশ ফ্যাক্টরি বন্ধ হয়ে যাবে: বিটিএমএ সহসভাপতি

৫ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

সরকারকে সমর্থন দিয়ে যেসব দাবি জানাল দলগুলো
সরকারকে সমর্থন দিয়ে যেসব দাবি জানাল দলগুলো

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুক্তরাজ্যের নাগরিকত্ব পেতে রেকর্ডসংখ্যক মার্কিন নাগরিকের আবেদন
যুক্তরাজ্যের নাগরিকত্ব পেতে রেকর্ডসংখ্যক মার্কিন নাগরিকের আবেদন

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চাঁদপুরে ভ্রাম্যমান আদালতের অভিযানে লবণ মিলকে জরিমানা
চাঁদপুরে ভ্রাম্যমান আদালতের অভিযানে লবণ মিলকে জরিমানা

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ফরিদপুরে থানা থেকে লুট হওয়া অস্ত্র উদ্ধার
ফরিদপুরে থানা থেকে লুট হওয়া অস্ত্র উদ্ধার

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গবেষণায় আমলাতান্ত্রিক নিয়ন্ত্রণ দুঃখজনক : পরিকল্পনা উপদেষ্টা
গবেষণায় আমলাতান্ত্রিক নিয়ন্ত্রণ দুঃখজনক : পরিকল্পনা উপদেষ্টা

৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

চলাচলের রাস্তায় বেড়া, আটদিন ধরে অবরুদ্ধ একটি পরিবার
চলাচলের রাস্তায় বেড়া, আটদিন ধরে অবরুদ্ধ একটি পরিবার

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ট্রেনের ধাক্কায় অটোরিকশার যাত্রী নিহত
ট্রেনের ধাক্কায় অটোরিকশার যাত্রী নিহত

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
এই বিপাশা সেই বিপাশা, চেনা যায়?
এই বিপাশা সেই বিপাশা, চেনা যায়?

১৫ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

রাতে মাকে হত্যা, সকালে পুলিশের ডাকাডাকিতে খোলেন দরজা
রাতে মাকে হত্যা, সকালে পুলিশের ডাকাডাকিতে খোলেন দরজা

১৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সালাহউদ্দিন আহমদকে নিয়ে যা লিখলেন প্রেস সচিব
সালাহউদ্দিন আহমদকে নিয়ে যা লিখলেন প্রেস সচিব

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অর্থ মন্ত্রণালয়ের সুপারিশ পাত্তা দিচ্ছে না বাংলাদেশ ব্যাংক
অর্থ মন্ত্রণালয়ের সুপারিশ পাত্তা দিচ্ছে না বাংলাদেশ ব্যাংক

২০ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

হজে মুসল্লিদের স্বস্তির জন্য সৌদির অনন্য উদ্যোগ
হজে মুসল্লিদের স্বস্তির জন্য সৌদির অনন্য উদ্যোগ

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সন্ধ্যায় প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে ৮ দলের বৈঠক
সন্ধ্যায় প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে ৮ দলের বৈঠক

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আজও সচিবালয়ে কর্মচারীদের বিক্ষোভ
আজও সচিবালয়ে কর্মচারীদের বিক্ষোভ

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দুই ছাত্র উপদেষ্টা গণঅভ্যুত্থানের প্রতিনিধি, এনসিপির নয় : হাসনাত
দুই ছাত্র উপদেষ্টা গণঅভ্যুত্থানের প্রতিনিধি, এনসিপির নয় : হাসনাত

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কর্মকর্তা-কর্মচারীদের আন্দোলনের মধ্যেই সরকারি চাকরি অধ্যাদেশ জারি
কর্মকর্তা-কর্মচারীদের আন্দোলনের মধ্যেই সরকারি চাকরি অধ্যাদেশ জারি

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনাকে ট্রাইব্যুনালে হাজির হতে পত্রিকায় বিজ্ঞপ্তি দেওয়ার নির্দেশ
শেখ হাসিনাকে ট্রাইব্যুনালে হাজির হতে পত্রিকায় বিজ্ঞপ্তি দেওয়ার নির্দেশ

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সেই পাপিয়ার চার বছরের কারাদণ্ড
সেই পাপিয়ার চার বছরের কারাদণ্ড

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রতি বর্গফুটে ৫ টাকা বাড়ল কোরবানির গরুর চামড়ার দাম
প্রতি বর্গফুটে ৫ টাকা বাড়ল কোরবানির গরুর চামড়ার দাম

১২ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

ডেটিং অ্যাপেই মৃত্যু ফাঁদ, ‘জম্বি মাদক’ আতঙ্ক ছড়াচ্ছে বিশ্বজুড়ে
ডেটিং অ্যাপেই মৃত্যু ফাঁদ, ‘জম্বি মাদক’ আতঙ্ক ছড়াচ্ছে বিশ্বজুড়ে

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জীবন রক্ষাকারী পণ্য ব্যতীত আমদানি-রফতানি বন্ধ ঘোষণা, কর্মবিরতি অব্যাহত
জীবন রক্ষাকারী পণ্য ব্যতীত আমদানি-রফতানি বন্ধ ঘোষণা, কর্মবিরতি অব্যাহত

৯ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

টাকার অভাবে ছিল না আইনজীবী, সত্য স্বীকারে জামিন
টাকার অভাবে ছিল না আইনজীবী, সত্য স্বীকারে জামিন

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কুয়েতে হাজার হাজার নাগরিকের নাগরিকত্ব বাতিল
কুয়েতে হাজার হাজার নাগরিকের নাগরিকত্ব বাতিল

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কাকলীতে ট্রাকের চাপায় প্রাণ গেল দুই শিক্ষার্থীর, চালক আটক
কাকলীতে ট্রাকের চাপায় প্রাণ গেল দুই শিক্ষার্থীর, চালক আটক

১৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

যুদ্ধজাহাজ উদ্বোধনের সময় দুর্ঘটনা: তিন কর্মকর্তা আটক
যুদ্ধজাহাজ উদ্বোধনের সময় দুর্ঘটনা: তিন কর্মকর্তা আটক

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সরকারি কর্মচারীদের দাবি-দাওয়া পর্যালোচনায় স্থায়ী কমিটি পুনর্গঠন
সরকারি কর্মচারীদের দাবি-দাওয়া পর্যালোচনায় স্থায়ী কমিটি পুনর্গঠন

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মুন্নী সাহা ও তার স্বার্থসংশ্লিষ্ট ৩৫টি ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধ
মুন্নী সাহা ও তার স্বার্থসংশ্লিষ্ট ৩৫টি ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধ

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

স্ত্রী-সন্তানসহ সাবের হোসেনের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা
স্ত্রী-সন্তানসহ সাবের হোসেনের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সরকারের পাশে আছি, প্রধান উপদেষ্টার পদত্যাগ চাই না : দুদু
সরকারের পাশে আছি, প্রধান উপদেষ্টার পদত্যাগ চাই না : দুদু

১০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভারতে ফের করোনার হানা; কেরালা, দিল্লি ও মুম্বাইতে সতর্কতা জারি
ভারতে ফের করোনার হানা; কেরালা, দিল্লি ও মুম্বাইতে সতর্কতা জারি

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কেন্দ্রীয় ব্যাংকের ভুল নীতিতে অর্থনীতির খেসারত
কেন্দ্রীয় ব্যাংকের ভুল নীতিতে অর্থনীতির খেসারত

১৭ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

আনচেলোত্তির ব্রাজিল দলে থাকছেন না রদ্রিগো?
আনচেলোত্তির ব্রাজিল দলে থাকছেন না রদ্রিগো?

১২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

এক-দুই মাসের মধ্যে ৫০ শতাংশ ফ্যাক্টরি বন্ধ হয়ে যাবে: বিটিএমএ সহসভাপতি
এক-দুই মাসের মধ্যে ৫০ শতাংশ ফ্যাক্টরি বন্ধ হয়ে যাবে: বিটিএমএ সহসভাপতি

৫ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

কিছু বিপদ কল্যাণ বয়ে আনে
কিছু বিপদ কল্যাণ বয়ে আনে

২১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

সোমবার থেকে প্রাথমিক শিক্ষকদের পূর্ণদিবস কর্মবিরতি শুরু
সোমবার থেকে প্রাথমিক শিক্ষকদের পূর্ণদিবস কর্মবিরতি শুরু

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২৫ মে)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২৫ মে)

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অক্ষয়ের সঙ্গে মনোমালিন্য? টুইটে মুখ খুললেন পরেশ রাওয়াল
অক্ষয়ের সঙ্গে মনোমালিন্য? টুইটে মুখ খুললেন পরেশ রাওয়াল

১২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

প্রিন্ট সর্বাধিক
রাজনীতির অজানা আশঙ্কা
রাজনীতির অজানা আশঙ্কা

সম্পাদকীয়

নামলে ২৪ ঘণ্টা থাকতে পারবেন না
নামলে ২৪ ঘণ্টা থাকতে পারবেন না

প্রথম পৃষ্ঠা

পরিষ্কার হলো না কিছুই
পরিষ্কার হলো না কিছুই

প্রথম পৃষ্ঠা

সক্ষমতা বাড়াচ্ছে সশস্ত্র কেএনএফ
সক্ষমতা বাড়াচ্ছে সশস্ত্র কেএনএফ

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

পুশইন করেই যাচ্ছে ভারত
পুশইন করেই যাচ্ছে ভারত

পেছনের পৃষ্ঠা

ডাস্টবিন ওয়াশরুমের পাশে রোগী
ডাস্টবিন ওয়াশরুমের পাশে রোগী

পেছনের পৃষ্ঠা

পঞ্চগড় থেকে উদ্ধার নীলগাইয়ের মৃত্যু
পঞ্চগড় থেকে উদ্ধার নীলগাইয়ের মৃত্যু

পেছনের পৃষ্ঠা

বুদ্ধিজীবীদের মতো মেরে ফেলা হচ্ছে শিল্পোদ্যোক্তাদেরও
বুদ্ধিজীবীদের মতো মেরে ফেলা হচ্ছে শিল্পোদ্যোক্তাদেরও

প্রথম পৃষ্ঠা

পাকা লিচুর রঙে রঙিন
পাকা লিচুর রঙে রঙিন

পেছনের পৃষ্ঠা

সিলেটে চাহিদার ২০ ভাগ কম গরু
সিলেটে চাহিদার ২০ ভাগ কম গরু

নগর জীবন

ফ্রেঞ্চ ওপেনে এলিনা সভিতলিনা
ফ্রেঞ্চ ওপেনে এলিনা সভিতলিনা

মাঠে ময়দানে

কলার ধরে ডলার নিয়ন্ত্রণের প্রশ্ন কেন?
কলার ধরে ডলার নিয়ন্ত্রণের প্রশ্ন কেন?

সম্পাদকীয়

সুচরিতার শাড়িটি কিনে নিজেই ধুয়ে তাকে পরাই : কাজী হায়াৎ
সুচরিতার শাড়িটি কিনে নিজেই ধুয়ে তাকে পরাই : কাজী হায়াৎ

শোবিজ

মাহতিম সাকিবের ‘তোমার টানে’
মাহতিম সাকিবের ‘তোমার টানে’

শোবিজ

কান উৎসবে বিজয়ের হাসি হাসলেন যারা
কান উৎসবে বিজয়ের হাসি হাসলেন যারা

শোবিজ

বাবার চিকিৎসা করাতে না পেরে মেডিকেল শিক্ষার্থীর আত্মহত্যা
বাবার চিকিৎসা করাতে না পেরে মেডিকেল শিক্ষার্থীর আত্মহত্যা

প্রথম পৃষ্ঠা

দেশীয় শিল্পে সুরক্ষা, গুরুত্ব গ্রামীণ কর্মসংস্থানে
দেশীয় শিল্পে সুরক্ষা, গুরুত্ব গ্রামীণ কর্মসংস্থানে

পেছনের পৃষ্ঠা

প্রথম বিশ্বকাপে সর্বোচ্চ গোলদাতা গুইলার্মো
প্রথম বিশ্বকাপে সর্বোচ্চ গোলদাতা গুইলার্মো

মাঠে ময়দানে

তারকারা যখন গল্পকার
তারকারা যখন গল্পকার

শোবিজ

ইয়ং টাইগার্স অনূর্ধ্ব-১৬ ন্যাশনাল ক্রিকেট টুর্নামেন্টে চ্যাম্পিয়ন ঢাকা মেট্রো
ইয়ং টাইগার্স অনূর্ধ্ব-১৬ ন্যাশনাল ক্রিকেট টুর্নামেন্টে চ্যাম্পিয়ন ঢাকা মেট্রো

মাঠে ময়দানে

ধর্মের ভিত্তিতে আমরা কাউকে বিবেচনা করি না
ধর্মের ভিত্তিতে আমরা কাউকে বিবেচনা করি না

প্রথম পৃষ্ঠা

সংবিধানের মতো বিষয়ে হাত দেওয়া অনুচিত
সংবিধানের মতো বিষয়ে হাত দেওয়া অনুচিত

প্রথম পৃষ্ঠা

জার্মান কাপ চ্যাম্পিয়ন স্টুটগার্ট
জার্মান কাপ চ্যাম্পিয়ন স্টুটগার্ট

মাঠে ময়দানে

ডিসেম্বরের মধ্যে নির্বাচন হতে হবে
ডিসেম্বরের মধ্যে নির্বাচন হতে হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে সাক্ষাৎ প্রধান বিচারপতির
প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে সাক্ষাৎ প্রধান বিচারপতির

প্রথম পৃষ্ঠা

আত্মহত্যার চেষ্টা চোখ হারানো চার যুবকের
আত্মহত্যার চেষ্টা চোখ হারানো চার যুবকের

প্রথম পৃষ্ঠা

২৪ দিনে রেমিট্যান্স এসেছে ২২৪ কোটি ডলার
২৪ দিনে রেমিট্যান্স এসেছে ২২৪ কোটি ডলার

নগর জীবন

ধান খেতে রাসেলস ভাইপার, আতঙ্কে পিটিয়ে হত্যা
ধান খেতে রাসেলস ভাইপার, আতঙ্কে পিটিয়ে হত্যা

পেছনের পৃষ্ঠা

প্রযুক্তির মাধ্যমে ভূমিসেবা
প্রযুক্তির মাধ্যমে ভূমিসেবা

প্রথম পৃষ্ঠা