শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শনিবার, ০১ জুন, ২০১৯

রাজনীতিবিদদের ঈদ

প্রিন্ট ভার্সন
রাজনীতিবিদদের ঈদ

স্মৃতির পাতায় ঈদ

তোফায়েল আহমেদ

শৈশবের ঈদের স্মৃতি সুমধুর। আমি গ্রামের ছেলে। গ্রামে ঈদ উৎসব উদযাপন অন্য রকমের। ছোটবেলায় ঈদের দিনে বন্ধুদের সঙ্গে একত্রিত হতাম। বিভিন্ন বাড়িতে গিয়ে নানারকম সুস্বাদু খাবার সেমাই, ফিরনি খেতাম। গরিব, নিম্ন-মধ্যবিত্ত, মধ্যবিত্ত, ধনী নির্বিশেষে সবাই নিজ নিজ সামর্থ্য অনুযায়ী আমাদের আপ্যায়ন করত, আদর করত। আবার কোনো কোনো বাড়িতে গেলে ১ বা ২ টাকা করে বখশিশ দিত; সেই ১, ২ টাকা যে কত মধুর আর আনন্দের, আজ তা বুঝিয়ে বলতে পারব না। তারপর ধীরে ধীরে প্রাথমিক শিক্ষা শেষ করে জুনিয়র স্কুল, হাইস্কুল, সেখান থেকে গভর্নমেন্ট হাইস্কুল; সে সময় প্রত্যেকটা ঈদ বাবা-মায়ের সঙ্গে গ্রামের বাড়িতে উদযাপন করতাম।

আমার জীবনে শুধু জেলখানা ব্যতীত, কোনোদিন বাবা-মাকে ছাড়া ঈদ করিনি। আজ মায়ের কথা খুব মনে পড়ে। ঘুম থেকে উঠলে মা বুকে টেনে নিতেন। চুমু দিতেন। গোসল করাতেন। আদর করতেন। নতুন জামা পরিয়ে দিতেন। সে এক মধুর স্মৃতি। আজও ভুলতে পারিনি। সবচেয়ে খারাপ লাগত কারারুদ্ধ অবস্থায়। আমি সাতবার কারাগারে বন্দী ছিলাম। ময়মনসিংহ, কুষ্টিয়া, কুমিল্লা, সিলেট, বরিশাল, রাজশাহী, আবার কুষ্টিয়া এবং কাশিমপুর কারাগারে। কারাগারের মধ্যে যারা সহবন্দী ছিলেন, আমরা আনন্দ করে একসঙ্গে খেতাম।

♦   উপদেষ্টা পরিষদ সদস্য ও সাবেক মন্ত্রী, আওয়ামী লীগ

 

গ্রামীণ সেই নির্মল ঈদ আনন্দ ফিকে হয়ে গেছে

ড. খন্দকার মোশাররফ হোসেন

ঈদ মানে খুশি, ঈদ মানে আনন্দ। মুসলমানদের সবচেয়ে বড় ধর্মীয় উৎসব ঈদ। আমাদের শৈশব-কৈশোরের ঈদ আনন্দ ছিল খুবই উপভোগ্য। অবাধ তথ্যপ্রযুক্তির এ যুগে বলতে গেলে গ্রামীণ নির্মল ঈদ আনন্দ অনেকটাই ফিকে হয়ে গেছে। হৃদয় নিংড়ানো সেই ভালোবাসা, পারস্পরিক শ্রদ্ধাবোধেও কেমন যেন ভাটা পড়েছে। মায়া-মমতা, মানবিক মূল্যবোধ ক্রমেই হারিয়ে যাচ্ছে। বাহাত্তরোর্ধ্ব এ প্রবীণ বয়সে ঈদ নিয়ে এখন আর আবেগ ও উচ্ছ্বাস নেই। ছেলেমেয়ের ঘরের নাতি মাশরাফ, মিশরাক, মিরাফ ও রিশানকে নিয়েই ঈদ আনন্দের অনেকটা সময় কেটে যায়। এ ছাড়া ঈদের দিন রাজনৈতিক নেতা-কর্মী, সাংবাদিকদের সঙ্গে শুভেচ্ছা বিনিময় এবং পরের দিন আত্মীয়-স্বজনদের সরব উপস্থিতিতে গুলশানের বাসায় ঈদের আনন্দ ভাগাভাগি করে থাকি। কুমিল্লার দাউদকান্দি উপজেলার নিজ গ্রাম গয়েশপুর ও মাতুতালয় নাগেরকান্দি গ্রামে আমার শৈশব ও কৈশোরের আনন্দমুখর দিনগুলো কেটেছে। আমি পঞ্চাশের দশকের কথা বলছি। তখন ঈদে নতুন জামা, প্যান্ট কিংবা পাঞ্জাবি-পায়জামা ও জুতা-ই ছিল আমাদের প্রধান দাবি। ঈদের দিন সকালে মায়ের হাতে রান্না মিষ্টিদ্রব্য খেয়ে বাবার সঙ্গে ঈদের জামাতে যেতাম। নামাজ শেষে মুরব্বিদের কাছ থেকে সেলামির টাকা নেওয়ার প্রতিযোগিতা চলত। চাচাতো-জেঠাতো ও মামাতো ভাই-বোনদের কে কত  সেলামির টাকা পেল? এ নিয়ে কত চিৎকার-চেঁচামেচি, হইহুল্লোড়।

♦    স্থায়ী কমিটির সদস্য, বিএনপি

 

শৈশবের ঈদের সঙ্গে এখন অনেক পার্থক্য

মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর

শৈশব-কৈশোরে বছরজুড়েই দুটি ঈদের (ঈদুল ফিতর ও ঈদুল আজহা) অপেক্ষায় থাকতাম। ওই অপেক্ষা যেন শেষ হতো না। তবে ওই সময়কার ঈদ আর এখনকার ঈদের সঙ্গে আকাশ-পাতাল পার্থক্য রয়েছে। সময়ের প্রেক্ষাপটে ঈদের আনন্দেও পরিবর্তন এসেছে। আগে ঈদ সেলামি পেতাম। এখন দিতে হয়। শুধু তাই নয়, পরিবার, সমাজ ও নেতা-কর্মীদের দায়িত্ব নিতে হয়। এখনকার ঈদে পরিবর্তন হয়েছে মানসিকতারও। ছোটকালের ঈদে বন্ধুবান্ধবদের নিয়ে হইহুল্লোড়, ঘোরাঘুরি, ছোটাছুটিসহ নানা আনন্দ করা হতো। বাবা-মা, ভাইবোনসহ আত্মীয়স্বজনদের কাছ থেকে নানা উপহারসামগ্রী পেতাম। ঈদের দিন ঈদ সেলামিও পেতাম। অবশ্য এখন সেভাবে ঈদ সেলামি নেই। ওই সময় যে আনন্দ ছিল, তা ভাষায় প্রকাশ করা যাবে না। এখন অবশ্য আমাদের উপহারসামগ্রী কিংবা ঈদ সেলামি দিতে হয়। এর মধ্যেও এক ধরনের আনন্দ রয়েছে। তবে শৈশবের আনন্দের মতো নয়। বয়সের সঙ্গে সঙ্গে এখন আমাদের মানসিক পরিবর্তনও হয়েছে। অবশ্য এখনো পরিবার-পরিজন নিয়ে আমি ঈদ উদযাপন করছি। এটাই বড় আনন্দের বিষয়। ওই সময়ের ঈদে ধর্মীয় ভাবাবেগও ছিল। প্রকৃতির নির্মলতায় ছিল আনন্দ উৎসব। এখন সবকিছুই মনে হয় আর্টিফিশিয়াল হয়ে গেছে।

♦   মহাসচিব, বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দল, বিএনপি

 

শৈশবের ঈদের  চেয়ে গুরুত্বপূর্ণ কিছু ছিল না

আমীর খসরু মাহমুদ চৌধুরী

শৈশবে ঈদের চেয়ে জীবনে আর কিছু গুরুত্বপূর্ণ ছিল না। ঈদ কবে আসবে সেই অপেক্ষায় থাকতাম। পুরো রমজান মাসেই ঈদের প্রস্তুতি নিতাম। ঈদের আগের রাত থেকেই ব্যাপক প্রস্তুতি শুরু হতো। পুরো রাতেই নির্ঘুম থাকতাম। কখন সকাল হবে, সে জন্য অপেক্ষা। ফজরের নামাজের প্রস্তুতিও থাকত। নতুন জামা-কাপড়ের সঙ্গে অন্যসব কাপড়চোপড় আগের রাতেই লন্ড্রি করে রাখা হতো। ঈদের দিন বিকাল হলেই মনে হতো সবকিছুই শেষ হয়ে গেল। ঈদের দিন আমার গ্রামের বাড়ি কাটঠুলি নাজির বাড়িতে পরিবারের সবার পাশাপাশি সব আত্মীয়-স্বজনদের মিলনমেলা বসত। আমরা পাঁচ ভাই পাঁচ বোন। আমরা চাচাতো ভাই মিলে সতেরোজন একসঙ্গে বড় হয়েছি। আমাদের একসঙ্গে ৩০টির মতো বাড়ি ছিল। আমাদের ছিল বড় গোষ্ঠী। তাতে ঈদের দিন আমাদের গোষ্ঠীরই প্রায় শতাধিক একসঙ্গে ঈদগাহে যেতাম। আমাদের পারিবারিক মসজিদ মাঠেই ঈদের নামাজ আদায় করতাম। এখনো আমি চট্টগ্রামেই ঈদ উদযাপন করি। এখনকার ঈদ ভিন্ন। এখন ঈদের আর সেই আনন্দ পাই না। এখন দায়িত্ব নিতে হয়। সবারই খোঁজখবর নিতে হয়। আগে আমার খোঁজ নিত সবাই। এখন পরিবার, আত্মীয়স্বজন, সমাজ এবং রাজনৈতিক নেতা-কর্মীদের খোঁজখবর নিতেই সময় শেষ হয়ে যায়। গরিব মানুষদের খোঁজখবরও নিতে হয়। আমাদের পরিবারের সবাই ঈদের নামাজ পড়ে খিমা আর পরোটা দিয়ে নাস্তা করি।

♦  স্থায়ী কমিটির সদস্য, বিএনপি

 

+ছোটবেলার ঈদ ছিল অকৃত্রিম

জিএম কাদের

ছোটবেলার ঈদ ছিল অনেক বেশি আনন্দের। ছিল অকৃত্রিম। শৈশবের ঈদ আর এখনকার ঈদের মধ্যে অনেক পার্থক্য। শৈশবে রোজা শুরু হওয়ার পর থেকেই অপেক্ষা করতাম কখন ঈদ হবে। কখন নতুন জামা-কাপড় কিনব। কখন পরব। ঈদের দিন বাবার হাত ধরে ঈদগাহে নামাজ পড়তে যাওয়া সে যে কী আনন্দ। আমাদের সময়ে নিজেরাই সেমাই তৈরি করতাম। নতুন জামা দর্জির কাছে তৈরি করে ঈদের আগের রাতে ধুয়ে ইস্ত্রি করতাম, এখন আর এসব নেই। এখন এসব লৌকিকতা হয়ে গেছে। ভালোবাসা আছে, আনন্দ আছে, তবে তা কম। এখন প্রতিদিন ইফতার পার্টি করতে হয়। রাষ্ট্র, সমাজ ব্যবস্থা নিয়ে কথা বলতে হয়। রংপুর এবং ঢাকায় দুই জায়গায় বছরে দুই ঈদ করি। ঈদের দিন আমার সন্তান সমতুল্য নেতা-কর্মীরা আমাকে শুভেচ্ছা জানায়। বাংলাদেশ প্রতিদিনের সঙ্গে একান্ত আলাপচারিতায় এ কথা বলেন তিনি। ঈদ মানেই আনন্দ। স্থান-কাল-পাত্রভেদে এই আনন্দে রয়েছে ভিন্ন ভিন্ন রূপ। মানুষের বয়স বাড়ার সঙ্গে-সঙ্গে ঈদের আনন্দের ধরনেও পরিবর্তন আসে। শৈশবের ঈদের সঙ্গে পরিণত বয়সের ঈদের তুলনা করলেই পার্থক্যটা স্পষ্ট বোঝা যায়। তবে ঈদ সব সময়ই আনন্দের। ছোটবেলায় সব বয়সী ও বন্ধুবান্ধব একত্রিত হয়ে নতুন কাপড় পরে বাড়ি বাড়ি যেতাম।

♦   ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান, জাতীয় পার্টি

 

এলাকার মানুষের সঙ্গে ঈদের আনন্দ ভাগাভাগি করি

মেহের আফরোজ চুমকি

ঈদ মানেই আনন্দ, ঈদ মানেই খুশি। সে ছোটবেলা কিংবা বর্তমানেও। ঈদ আমাদের জীবনে আনন্দ নিয়ে আসে। ছোটবেলায় দায়িত্ব ছিল না, এখন দায়িত্ব পালন করতে হয়। আগে ঈদের দিন মা রান্না করতেন, এখন নিজে করি। এলাকার মানুষের সঙ্গে ঈদের আনন্দ ভাগাভাগি করে নিই। ছোটবেলায় ঈদের আগেই নিজের নতুন জামা-কাপড় কেনাকাটা নিয়ে ব্যস্ত থাকতাম। এখন এলাকার গরিব-অসহায় মানুষগুলোকে নতুন জামা কাপড় বিতরণ করব-এ নিয়ে প্রস্তুতি নিই। এখন ঈদে আগের প্রজন্ম আর এখনকার প্রজন্মের অনেক দূরত্ব দেখা যায়। আমরা ঈদের সকালে মায়ের হাতে রান্না পোলাও কোরমা খেয়ে বন্ধু-বান্ধবের বাসায় যেতাম। নানার বাড়িতে বেড়াতে যেতাম। এখনকার ছেলেমেয়েরা বন্ধু-বান্ধবের বাড়িতে খুব কম যায়। প্রযুক্তির কল্যাণে তারা ফেসবুক নিয়েই ব্যস্ত থাকে। বর্তমানে পারিবারিক বন্ধনগুলো কমে গেছে বলে মনে হয়। বাবার হাত ধরেই আমার রাজনীতিতে আগমন। আমার বাবা মানুষের কল্যাণে কাজ করতেন। আমিও তার দেখানো কাজগুলো করে যাচ্ছি। আমার নির্বাচনী এলাকার সবাইকে আমার পরিবারের সদস্য হিসেবেই মনে করি। ঈদে সাধ্যমতো গরিব-অসহায় মানুষের পাশে দাঁড়াতে চেষ্টা করি। ঈদের আনন্দ তাদের সঙ্গে ভাগাভাগি করে নিই। এতে অন্যরকম আনন্দ আছে।

♦   সংসদ সদস্য ও সাবেক প্রতিমন্ত্রী, আওয়ামী লীগ

 

আগের ঈদগুলো অনেক সরল  ছিল

সাগুফতা ইয়াসমিন এমিলি

ছোটবেলার ঈদ ছিল অত্যন্ত সরল। অসম্ভব আনন্দের ছিল। পরিবার বন্ধুবান্ধব নিয়ে অনেক মজা করতাম। সুন্দর সুন্দর নতুন জামা-কাপড় পরতাম। ঈদের আগে থেকেই পরিকল্পনা থাকত কীভাবে ঈদ উদযাপন করব। আগে ঈদে আত্মীয়-স্বজনের বাড়িতে বেড়ানো, বন্ধুবান্ধবদের সঙ্গে  হৈচৈ করে কাটাতাম। আসলেই আগের ঈদগুলো অনেক সরল ছিল। এখন নিজের ঈদের চেয়ে পরের ঈদ নিয়েই ব্যস্ত থাকতে হয়। এখন শুধু নিজেকে নিয়ে ভাবলেই চলে না, পরিবার পরিজন-আত্মীয়স্বজনের পাশাপাশি দলীয় নেতা-কর্মীকেও ভাবতে হয়। নতুন জামা-কাপড় পেয়ে আগে আনন্দে মেতে উঠতাম, এখন অন্যকে দিতে পেরে আনন্দ পাই। আমার কারণে যখন মানুষের মুখে হাসি দেখতে পাই, তখন পরম আনন্দ পাই। ঈদ আমাদের জীবনে সমতার বার্তা দেয়। একে অপরের পাশে থাকতে শেখায়।

ঈদের দিন সকালে গণভবনে গিয়ে প্রিয় নেত্রী আওয়ামী লীগ সভানেত্রী প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাকে সালাম করি। এরপর নির্বাচনী এলাকায় গিয়ে মানুষের সঙ্গে সময় কাটাই। আগে মায়ের হাতের মজার মজার রান্না খেতাম। এখন নিজেই রান্না করি। ছোটবেলার ঈদ ছিল আনন্দের। আর এখন ঈদ দায়িত্বের। অবশ্য দায়িত্ব পালনে অনেক মজা রয়েছে। সামান্য কিছু বিতরণ ও সহায়তার মাধ্যমে মানুষের মুখে যে হাসির ঝিলিক দেখতে পাই, তাতে অনেক তৃপ্তি পাই।

♦   সংসদ সদস্য ও সাবেক হুইপ, আওয়ামী লীগ

 

শৈশবে ঈদ ছিল মহা-আনন্দের ফোয়ারা

জিয়াউদ্দিন আহমেদ বাবলু

শৈশবে ঈদ ছিল একটা মহা-আনন্দের ফোয়ারা। ঈদের আগেই বাবা-মা জামা-কাপড় কিনে দিতেন। ঈদের নামাজ পড়েই সেমাই-ফিরনি খেয়ে বন্ধু-বান্ধবদের বাড়িতে দল বেঁধে যেতাম। সারা দিন বন্ধুদের নিয়ে ঘুরে বেড়াতাম। অনাবিল আনন্দে নেচে উঠত মন। অর্থাৎ উল্লাসের মধ্য দিয়ে ঈদানন্দ পালন করতাম। প্রতিবেশীদের সঙ্গে ঈদের শুভেচ্ছা বিনিময় করতাম। প্রতিটি ঘরে আনন্দের বন্যা বয়ে যেত। ঈদ মানেই ছিল আনন্দ। তখনকার সময়ে ঈদকে কেন্দ্র করে দুর্ঘটনায় নিহত হওয়ার শঙ্কা ছিল না। ছিল না আতঙ্ক। মানুষের বিত্তের প্রাচুর্য ছিল না ঠিকই কিন্তু চিত্তের প্রাচুর্য ছিল। মানুষ সহজ-সরল জীবনযাপন করত। তখন প্রায় সবাই শহর থেকে গ্রামে ঈদ উদযাপন করতে আসতেন। গ্রামেই ছিল শান্তি। মানসিক প্রশান্তি যে দারিদ্র্যকে সাময়িকভাবে পরাস্ত করতে পারে তা দেখেছি ছোটবেলাতে। তখন ছিল না জটিলতা, ছিল না কোনো কপটতা। মানুষের মনে ছিল না অস্থিরতা ও অনিশ্চয়তা। শাশ্বত বাংলার ভালোবাসা মানুষের মনজুড়ে ছিল। বর্তমানে আমরা ঈদে দেখি বাড়ি যাওয়ার বিড়ম্বনা। সড়কে লাশের মিছিল। ঈদানন্দ পরিণত হয় শোকে। ছোটবেলা থেকেই গ্রামের বাড়ি পরিবারের সঙ্গে ঈদ উদযাপন করে আসছি। বাবা-মা শিখিয়েছেন বাড়িতে ঈদ করতে হবে। এখন পরিবার বড় হলেও তা পালন করে চলেছি।

♦   প্রেসিডিয়াম সদস্য ও সাবেক মন্ত্রী, জাতীয় পার্টি

 

শৈশবে একটি জামাকে ঘিরে ছিল ঈদানন্দ

শিরিন আখতার

শৈশবের ঈদ ছিল অন্যরকম। একটা জামাকে ঘিরে ছিল ঈদের আনন্দ। ঈদে একটা নতুন জামা ছিল আগ্রহের কেন্দ্রবিন্দু। এখন ঈদে অনেক জামা-কাপড় কেনা হলেও সেই আনন্দ আর নেই। আমরা আজিমপুর কলোনিতে থাকতাম। ঈদের দিন আত্মীয়স্বজন, প্রতিবেশীদের বাড়িতে ঘুরে বেড়ানো ছিল আনন্দের অন্যতম অনুষঙ্গ। এরপর যখন নবম-দশম শ্রেণিতে উঠলাম তখন থেকে ঈদে আর ছোটবেলার মতো সেই আনন্দ খুঁজে পেতাম না। হঠাৎ ঈদের সেই আনন্দ অনুভূতি কমে গেল। পরবর্তীতে যখন সংগঠনে যুক্ত হলাম তখন ঈদ ছিল ভিন্ন রকম। ব্যক্তিজীবন আর সংগঠন ওতপ্রোতভাবে জড়িয়ে গেল। রাজনৈতিক পরিম-লেই কাটত ঈদের দিন। এখন ঈদের সময় নিজের নির্বাচনী এলাকায় থাকি। এলাকার মানুষের সঙ্গে ঈদের আনন্দ ভাগাভাগি করে নিই। তবে এ বছর ঈদের দিন নুসরাতের বাড়িতে যাওয়ার পরিকল্পনা আছে। তাদের সঙ্গেই ঈদের দিন কাটাব। আমি সাধারণত আমার এলাকার দুঃখ-পীড়িত কিংবা বিপদগ্রস্ত মানুষের সঙ্গে ঈদের দিন কাটাই। এর আগের বছরও তাই করেছিলাম। ঈদের দিন নেতা-কর্মী ও এলাকাবাসীর সঙ্গে শুভেচ্ছা বিনিময় করব, তাদের বিভিন্ন সমস্যা শুনে সমাধানের চেষ্টা করব। আমার এলাকার মানুষই আমার পরিবার। তাই তাদের সঙ্গে ঈদের আনন্দ ভাগাভাগি করে নেব।

♦   সংসদ সদস্য ও সাধারণ সম্পাদক, জাসদ

 

সবার প্রতি জানাই ঈদ মোবারক

মুজাহিদুল ইসলাম সেলিম

ছোটবেলার ঈদ ছিল নির্মল আনন্দের। ঈদ আসার বহু আগে থেকে মনে নানা রকম স্বপ্ন দেখে অপেক্ষা করতাম। সে দিনটাকে মনে মনে সাজিয়ে সকাল থেকে সন্ধ্যা পর্যন্ত আনন্দে দিনটা অতিবাহিত হতো। আরেকটু বড় হওয়ার পর যখন সমাজ সচেতন হতে শুরু করলাম, তখন তা সাম্য ও ভ্রাতৃত্বের ঈদের জামাতে ধনী-দরিদ্রের সবার ‘হাত মিলাও হাতে’ বা ‘রমজানের ওই রোজার শেষে এলো খুশির ঈদ’ শামিল হতাম। সেই ঈদের জামাতে নামাজ শেষে কোলাকুলির ভিতর দিয়ে যে আপন হতো,

আরও পরে যখন রাজনীতির সক্রিয় কর্মী হয়ে উঠলাম, তখন এসব অনুভূতির সঙ্গে যুক্ত হয়েছিলাম। পরাধীনতার গ্লানিজনিত দুঃখবোধ, ক্ষোভ ১৯৭১ সালের মহান মুক্তিযুদ্ধের বিজয়ের মধ্য দিয়ে অবসান হয়েছিল ঠিকই, কিন্তু সেই মানবতার ভ্রাতৃত্ববোধের ধারায় ঈদকে ফিরে পাওয়া যায়নি। এখন কেবল সামাজিক ক্ষেত্রে ধনী-গরিবের বিভাজনই শুধু নয়, এ রকম দুজনের ভিতরে গলা জড়িয়ে কোলাকুলির রেওয়াজও আজকাল ঈদের জামাতে তেমন একটা লক্ষ্য করা যায় না। ঈদের সাম্যের চরিত্রটাও এখন সংকীর্ণ ব্যক্তিগত বিষয়ভিত্তিক হয়ে পড়েছে প্রায়। তবু এসবের মাঝেও পাটকল শ্রমিকরা রাস্তায়, কৃষকরা পানির দামে ধান বিক্রি করে সর্বস্বান্ত হওয়ার পথে।

♦    সভাপতি, বাংলাদেশের কমিউনিস্ট পার্টি

 

গ্রন্থনা : মাহমুদ আজহার, রফিকুল ইসলাম রনি, রুহুল আমিন রাসেল, শফিকুল ইসলাম সোহাগ ও জয়শ্রী ভাদুড়ী

 

এই বিভাগের আরও খবর
সর্বশেষ খবর
রাজধানী ঢাকায় আজ কোথায় কোন কর্মসূচি
রাজধানী ঢাকায় আজ কোথায় কোন কর্মসূচি

এই মাত্র | নগর জীবন

ঢাকার আবহাওয়া যেমন থাকবে আজ
ঢাকার আবহাওয়া যেমন থাকবে আজ

৫ মিনিট আগে | নগর জীবন

ক্যারিবীয় সাগরে বিশাল যুদ্ধজাহাজবহর মোতায়েন করল যুক্তরাষ্ট্র
ক্যারিবীয় সাগরে বিশাল যুদ্ধজাহাজবহর মোতায়েন করল যুক্তরাষ্ট্র

৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দ্রুত বাড়ছে আমদানি ব্যয়, বাণিজ্য ঘাটতি ২৩ শতাংশ বৃদ্ধি
দ্রুত বাড়ছে আমদানি ব্যয়, বাণিজ্য ঘাটতি ২৩ শতাংশ বৃদ্ধি

৮ মিনিট আগে | অর্থনীতি

টাঙ্গাইলে ৭ দিনব্যাপী ভাসানী মেলা শুরু
টাঙ্গাইলে ৭ দিনব্যাপী ভাসানী মেলা শুরু

১৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নো হাংকি-পাংকি! বাঁকা আঙুলে ঘি তোলার হুমকি!
নো হাংকি-পাংকি! বাঁকা আঙুলে ঘি তোলার হুমকি!

২০ মিনিট আগে | মুক্তমঞ্চ

যুদ্ধ ও শান্তিতে ইসলামের মানবাধিকারনীতি
যুদ্ধ ও শান্তিতে ইসলামের মানবাধিকারনীতি

২৬ মিনিট আগে | ইসলামী জীবন

গেরিলা যুদ্ধের প্রস্তুতি নিচ্ছে ভেনেজুয়েলার সেনাবাহিনী
গেরিলা যুদ্ধের প্রস্তুতি নিচ্ছে ভেনেজুয়েলার সেনাবাহিনী

২৬ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বুধবার রাজধানীর যেসব মার্কেট বন্ধ
বুধবার রাজধানীর যেসব মার্কেট বন্ধ

২৯ মিনিট আগে | নগর জীবন

টিকা না দেওয়ায় দল থেকে বাদ পড়লেন তিন আর্জেন্টাইন তারকা
টিকা না দেওয়ায় দল থেকে বাদ পড়লেন তিন আর্জেন্টাইন তারকা

২৯ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

বেড়েছে স্বর্ণের দাম, আজ থেকে কার্যকর
বেড়েছে স্বর্ণের দাম, আজ থেকে কার্যকর

৩২ মিনিট আগে | অর্থনীতি

তাপমাত্রা নামল ১২ ডিগ্রিতে, বাড়ছে শীতের আমেজ
তাপমাত্রা নামল ১২ ডিগ্রিতে, বাড়ছে শীতের আমেজ

৩৫ মিনিট আগে | জাতীয়

আজকের নামাজের সময়সূচি, ১২ নভেম্বর ২০২৫
আজকের নামাজের সময়সূচি, ১২ নভেম্বর ২০২৫

৩৬ মিনিট আগে | ইসলামী জীবন

ভারতের ছত্তিশগড়ে তুমুল সংঘর্ষ, ছয় মাওবাদী নিহত
ভারতের ছত্তিশগড়ে তুমুল সংঘর্ষ, ছয় মাওবাদী নিহত

৩৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মঙ্গলগ্রহে একসময় ছিল জীবনের উপযোগী হ্রদ: নাসার নতুন তথ্য
মঙ্গলগ্রহে একসময় ছিল জীবনের উপযোগী হ্রদ: নাসার নতুন তথ্য

৩৮ মিনিট আগে | বিজ্ঞান

৪৯তম বিসিএস শিক্ষা ক্যাডারে উত্তীর্ণ ৬৬৮ জন
৪৯তম বিসিএস শিক্ষা ক্যাডারে উত্তীর্ণ ৬৬৮ জন

৪৫ মিনিট আগে | জাতীয়

অস্ত্রধারী সন্ত্রাসী দেখলেই ব্রাশফায়ারের নির্দেশ সিএমপি কমিশনারের
অস্ত্রধারী সন্ত্রাসী দেখলেই ব্রাশফায়ারের নির্দেশ সিএমপি কমিশনারের

৫২ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

বায়ুদূষণে বিশ্বে তৃতীয় ঢাকা, বাতাস ‘খুব অস্বাস্থ্যকর’
বায়ুদূষণে বিশ্বে তৃতীয় ঢাকা, বাতাস ‘খুব অস্বাস্থ্যকর’

৫৬ মিনিট আগে | নগর জীবন

স্থায়ী ২২ বিচারপতির শপথ আজ
স্থায়ী ২২ বিচারপতির শপথ আজ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রেসিডেন্ট নয়, সেনাপ্রধানের হাতে যাচ্ছে পাকিস্তান সেনাবাহিনীর নিয়ন্ত্রণ
প্রেসিডেন্ট নয়, সেনাপ্রধানের হাতে যাচ্ছে পাকিস্তান সেনাবাহিনীর নিয়ন্ত্রণ

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আজ ১০ ঘণ্টা বিদ্যুৎ থাকবে না যেসব এলাকায়
আজ ১০ ঘণ্টা বিদ্যুৎ থাকবে না যেসব এলাকায়

১ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

কক্সবাজারে ১ লাখ ৬০ হাজার ইয়াবাসহ দুই কারবারি আটক
কক্সবাজারে ১ লাখ ৬০ হাজার ইয়াবাসহ দুই কারবারি আটক

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চাঁদেই লুকিয়ে আছে ভিনগ্রহীদের চিহ্ন, বিজ্ঞানীর ধারণা
চাঁদেই লুকিয়ে আছে ভিনগ্রহীদের চিহ্ন, বিজ্ঞানীর ধারণা

১ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

রাজধানীতে বিভিন্ন স্থানে ককটেল বিস্ফোরণ, বাসে আগুন
রাজধানীতে বিভিন্ন স্থানে ককটেল বিস্ফোরণ, বাসে আগুন

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দিল্লির গাড়ি বিস্ফোরণ কি আত্মঘাতী হামলা ছিল?
দিল্লির গাড়ি বিস্ফোরণ কি আত্মঘাতী হামলা ছিল?

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৩৮০০ শিশুর হার্ট সার্জারিতে অবদান : মানবসেবায় রেকর্ড জনপ্রিয় গায়িকার
৩৮০০ শিশুর হার্ট সার্জারিতে অবদান : মানবসেবায় রেকর্ড জনপ্রিয় গায়িকার

৪ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

রুদ্ধশ্বাস জয়ে শ্রীলঙ্কাকে ৬ রানে হারালো পাকিস্তান
রুদ্ধশ্বাস জয়ে শ্রীলঙ্কাকে ৬ রানে হারালো পাকিস্তান

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শীর্ষ সন্ত্রাসী মামুন হত্যা: ২ শ্যুটারসহ গ্রেফতার ৫
শীর্ষ সন্ত্রাসী মামুন হত্যা: ২ শ্যুটারসহ গ্রেফতার ৫

৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

গাজীপুরে যাত্রীবাহী বাসে আগুন দিল দুর্বৃত্তরা
গাজীপুরে যাত্রীবাহী বাসে আগুন দিল দুর্বৃত্তরা

৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

রাবির হলে গাঁজা সেবনকালে ৭ শিক্ষার্থী আটক
রাবির হলে গাঁজা সেবনকালে ৭ শিক্ষার্থী আটক

৭ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সর্বাধিক পঠিত
১৩ নভেম্বর কী হবে, উদ্বেগ-উৎকণ্ঠায় দেশবাসী : জিল্লুর রহমান
১৩ নভেম্বর কী হবে, উদ্বেগ-উৎকণ্ঠায় দেশবাসী : জিল্লুর রহমান

২১ ঘণ্টা আগে | টক শো

ঢাকা-৯ আসনে এনসিপির মনোনয়নপত্র কিনলেন তাসনিম জারা
ঢাকা-৯ আসনে এনসিপির মনোনয়নপত্র কিনলেন তাসনিম জারা

২০ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

শীর্ষ সন্ত্রাসী মামুনকে গুলি করা সেই দুই শুটার গ্রেফতার
শীর্ষ সন্ত্রাসী মামুনকে গুলি করা সেই দুই শুটার গ্রেফতার

১১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

১৩ নভেম্বর ‘ঢাকা লকডাউন’ ঘিরে পরিস্থিতি স্বাভাবিক থাকবে: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
১৩ নভেম্বর ‘ঢাকা লকডাউন’ ঘিরে পরিস্থিতি স্বাভাবিক থাকবে: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নিখোঁজ বাংলাদেশ ব্যাংকের উপপরিচালক নাইমুর রহমান মাদারীপুর থেকে উদ্ধার
নিখোঁজ বাংলাদেশ ব্যাংকের উপপরিচালক নাইমুর রহমান মাদারীপুর থেকে উদ্ধার

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আসন নিশ্চিত হলে আপসহীন নেতাদেরও বিক্রি হতে সমস্যা নেই: আব্দুল কাদের
আসন নিশ্চিত হলে আপসহীন নেতাদেরও বিক্রি হতে সমস্যা নেই: আব্দুল কাদের

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘হাসিনাকে ফাঁসিতে না ঝোলানো পর্যন্ত মুখ দিয়ে শেখ শেখ বের হবেই’
‘হাসিনাকে ফাঁসিতে না ঝোলানো পর্যন্ত মুখ দিয়ে শেখ শেখ বের হবেই’

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ট্রেনের ইঞ্জিনে আগুন, রেল যোগাযোগ বন্ধ
ট্রেনের ইঞ্জিনে আগুন, রেল যোগাযোগ বন্ধ

২১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আমার বক্তব্যকে ভুলভাবে বিভিন্ন গণমাধ্যমে উপস্থাপন করা হয়েছে: মির্জা ফখরুল
আমার বক্তব্যকে ভুলভাবে বিভিন্ন গণমাধ্যমে উপস্থাপন করা হয়েছে: মির্জা ফখরুল

১৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ময়মনসিংহে বাসে দুর্বৃত্তদের আগুন, ঘুমন্ত চালক পুড়ে অঙ্গার
ময়মনসিংহে বাসে দুর্বৃত্তদের আগুন, ঘুমন্ত চালক পুড়ে অঙ্গার

২৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভোট হলে জামায়াতের অস্তিত্ব থাকবে না : মির্জা ফখরুল
ভোট হলে জামায়াতের অস্তিত্ব থাকবে না : মির্জা ফখরুল

১৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

জুলাই সনদের আইনি ভিত্তি ছাড়া নির্বাচনের সুযোগ নেই: জামায়াত আমির
জুলাই সনদের আইনি ভিত্তি ছাড়া নির্বাচনের সুযোগ নেই: জামায়াত আমির

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

জুলাই সনদ বাস্তবায়ন নিয়ে ৩-৪ দিনের মধ্যে সিদ্ধান্ত দেবে সরকার
জুলাই সনদ বাস্তবায়ন নিয়ে ৩-৪ দিনের মধ্যে সিদ্ধান্ত দেবে সরকার

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রাথমিকের প্রধান শিক্ষকদের ১০ম গ্রেডে বেতন দিতে সম্মতি
প্রাথমিকের প্রধান শিক্ষকদের ১০ম গ্রেডে বেতন দিতে সম্মতি

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পারমাণবিক বিদ্যুৎকেন্দ্রে হামলা, ইউরোপজুড়ে বিপর্যয়ের শঙ্কা কিয়েভের
পারমাণবিক বিদ্যুৎকেন্দ্রে হামলা, ইউরোপজুড়ে বিপর্যয়ের শঙ্কা কিয়েভের

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দ্বিতীয় বিয়ের খবর জানালেন রশিদ খান
দ্বিতীয় বিয়ের খবর জানালেন রশিদ খান

১৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক স্বাভাবিকের আলোচনা নাকচ সিরিয়া
ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক স্বাভাবিকের আলোচনা নাকচ সিরিয়া

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাবাকে আড়াই মিনিটে ১৭ কোপে হত্যা করলেন ফারুক, নেপথ্যে স্ত্রীর সঙ্গে ‘পরকীয়া’
বাবাকে আড়াই মিনিটে ১৭ কোপে হত্যা করলেন ফারুক, নেপথ্যে স্ত্রীর সঙ্গে ‘পরকীয়া’

১৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সনদের বাইরের সিদ্ধান্ত স্বাক্ষরকারী দলগুলো মানতে বাধ্য নয় : সালাহউদ্দিন
সনদের বাইরের সিদ্ধান্ত স্বাক্ষরকারী দলগুলো মানতে বাধ্য নয় : সালাহউদ্দিন

১৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

৫০০ কোটি পাউন্ডের বিটকয়েন নিয়ে যুক্তরাজ্যে গিয়ে বিপাকে চীনা নারী!
৫০০ কোটি পাউন্ডের বিটকয়েন নিয়ে যুক্তরাজ্যে গিয়ে বিপাকে চীনা নারী!

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজধানীতে বাসে আগুন
রাজধানীতে বাসে আগুন

১২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

যারা সংস্কারের পক্ষে তাদের সঙ্গে জোট করতে পারি: হাসনাত আবদুল্লাহ
যারা সংস্কারের পক্ষে তাদের সঙ্গে জোট করতে পারি: হাসনাত আবদুল্লাহ

১৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার
বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার

২০ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

জরুরি সংবাদ সম্মেলন ডেকেছে ডিএমপি
জরুরি সংবাদ সম্মেলন ডেকেছে ডিএমপি

১৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সিলেট টেস্ট : অভিষেক হওয়া কে এই হাসান মুরাদ?
সিলেট টেস্ট : অভিষেক হওয়া কে এই হাসান মুরাদ?

২২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

স্কুলছাত্রী ধর্ষণের ঘটনায় ৩ লাখ টাকায় রফা, ভাগ নিলেন মাতবররা!
স্কুলছাত্রী ধর্ষণের ঘটনায় ৩ লাখ টাকায় রফা, ভাগ নিলেন মাতবররা!

১৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মস্তিষ্ক ছাড়াই জন্ম নেওয়া যুক্তরাষ্ট্রের সেই তরুণীর বয়স এখন ২০
মস্তিষ্ক ছাড়াই জন্ম নেওয়া যুক্তরাষ্ট্রের সেই তরুণীর বয়স এখন ২০

২০ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

‘নির্বাচন বাধাগ্রস্ত করলে লুকানোর গর্ত খুঁজে পাবেন না’
‘নির্বাচন বাধাগ্রস্ত করলে লুকানোর গর্ত খুঁজে পাবেন না’

১৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

জুলাই সনদের বাইরে যেকোনো সিদ্ধান্তের দায় সরকারের: বিএনপি
জুলাই সনদের বাইরে যেকোনো সিদ্ধান্তের দায় সরকারের: বিএনপি

১৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সিলেটের ওপারে এশিয়ার স্বচ্ছতম নদীর পানি এখন ঘোলা কেন?
সিলেটের ওপারে এশিয়ার স্বচ্ছতম নদীর পানি এখন ঘোলা কেন?

২০ ঘণ্টা আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

প্রিন্ট সর্বাধিক
এনসিপিতে গৃহদাহ
এনসিপিতে গৃহদাহ

প্রথম পৃষ্ঠা

আলোচনার টেবিল থেকে রাজপথ
আলোচনার টেবিল থেকে রাজপথ

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

ভালোবাসার টানেই মাতৃভূমিতে হামজা
ভালোবাসার টানেই মাতৃভূমিতে হামজা

মাঠে ময়দানে

বোতলে দেদার জ্বালানি বিক্রি বাড়ছে অগ্নিসন্ত্রাসের ঝুঁকি
বোতলে দেদার জ্বালানি বিক্রি বাড়ছে অগ্নিসন্ত্রাসের ঝুঁকি

নগর জীবন

সনদ বাস্তবায়ন আদেশ জারি করতে হবে
সনদ বাস্তবায়ন আদেশ জারি করতে হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

আর্মি সার্ভিস কোরকে প্রস্তুত থাকার আহ্বান সেনাপ্রধানের
আর্মি সার্ভিস কোরকে প্রস্তুত থাকার আহ্বান সেনাপ্রধানের

প্রথম পৃষ্ঠা

আইন হাতে তুলে নিচ্ছে মানুষ
আইন হাতে তুলে নিচ্ছে মানুষ

পেছনের পৃষ্ঠা

শেয়ারবাজারে মাফিয়া
শেয়ারবাজারে মাফিয়া

প্রথম পৃষ্ঠা

জুলাই সনদের আইনি ভিত্তি ছাড়া নির্বাচন নয়
জুলাই সনদের আইনি ভিত্তি ছাড়া নির্বাচন নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

বাংলাদেশ-আয়ারল্যান্ড ওয়ানডে খেলেছে ১৬ বার
বাংলাদেশ-আয়ারল্যান্ড ওয়ানডে খেলেছে ১৬ বার

মাঠে ময়দানে

বুড়িগঙ্গা
বুড়িগঙ্গা

সম্পাদকীয়

আশা জাগাচ্ছে কৃষি প্রক্রিয়াজাত খাবারের বাজার
আশা জাগাচ্ছে কৃষি প্রক্রিয়াজাত খাবারের বাজার

নগর জীবন

ভোট হলে অস্তিত্ব থাকবে না জামায়াতের
ভোট হলে অস্তিত্ব থাকবে না জামায়াতের

প্রথম পৃষ্ঠা

শিশুর বিপদ ডেকে আনছে নিউমোনিয়া
শিশুর বিপদ ডেকে আনছে নিউমোনিয়া

পেছনের পৃষ্ঠা

কুলসুমের চোখে স্বপ্ন জয়ের দৃঢ়তা
কুলসুমের চোখে স্বপ্ন জয়ের দৃঢ়তা

মাঠে ময়দানে

ঘুমন্ত মানুষ পুড়িয়ে হত্যা
ঘুমন্ত মানুষ পুড়িয়ে হত্যা

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচন বানচালের চেষ্টা আওয়ামী লীগের
নির্বাচন বানচালের চেষ্টা আওয়ামী লীগের

প্রথম পৃষ্ঠা

রাজধানীতে দুই ছাত্রদল নেতার লাশ উদ্ধার
রাজধানীতে দুই ছাত্রদল নেতার লাশ উদ্ধার

প্রথম পৃষ্ঠা

সনদের বাইরে গিয়ে সিদ্ধান্ত নিলে দায় সরকারের
সনদের বাইরে গিয়ে সিদ্ধান্ত নিলে দায় সরকারের

প্রথম পৃষ্ঠা

অপেশাদারিতে শাবনূর
অপেশাদারিতে শাবনূর

শোবিজ

কেন ক্ষেপলেন তামান্না
কেন ক্ষেপলেন তামান্না

শোবিজ

স্পর্শিয়ার ক্ষোভ
স্পর্শিয়ার ক্ষোভ

শোবিজ

টিভি নাটকে প্রমিত বাংলার অপমৃত্যু
টিভি নাটকে প্রমিত বাংলার অপমৃত্যু

শোবিজ

শোবিজ তারকাদের ত্যাগের গল্প
শোবিজ তারকাদের ত্যাগের গল্প

শোবিজ

বেগম জিয়ার নির্বাচনে অংশগ্রহণ কেন?
বেগম জিয়ার নির্বাচনে অংশগ্রহণ কেন?

সম্পাদকীয়

যারা সংস্কারের পক্ষে তাদের সঙ্গে জোট
যারা সংস্কারের পক্ষে তাদের সঙ্গে জোট

প্রথম পৃষ্ঠা

সাবেক বিমানবাহিনী প্রধান শেখ হান্নানের ব্যাংক হিসাব জব্দ
সাবেক বিমানবাহিনী প্রধান শেখ হান্নানের ব্যাংক হিসাব জব্দ

নগর জীবন

কড়া নিরাপত্তার চাদরে রাজধানী
কড়া নিরাপত্তার চাদরে রাজধানী

প্রথম পৃষ্ঠা

ভলগা ও বুড়িগঙ্গা তীরের দুই বিপ্লব
ভলগা ও বুড়িগঙ্গা তীরের দুই বিপ্লব

সম্পাদকীয়