শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শনিবার, ২৩ ফেব্রুয়ারি, ২০১৯ আপডেট:

তিন প্রজন্মের মেলবন্ধন...

কবি খোশনূর, তিনি জাতীয় কবি সংগঠন ‘অনুপ্রাস’-এর প্রতিষ্ঠাতা সভাপতি। অন্যদিকে জনপ্রিয় কণ্ঠশিল্পীদের তালিকায় আঁখি আলমগীরের নাম রয়েছে শীর্ষে। আঁখির দুই মেয়ে স্নেহা ও আরিয়া করছে এখন পড়াশোনা। এবারের তিন প্রজন্মের গল্প তুলে ধরেছেন - আলী আফতাব
প্রিন্ট ভার্সন
তিন প্রজন্মের মেলবন্ধন...

 

কবি খোশনূর, আঁখি আলমগীর ও তার দুই মেয়ে স্নেহা ও আরিয়া। এই তিন প্রজন্মকে এক করার ইচ্ছে ছিল আমাদের অনেক আগে থেকেই। স্টেজ শো আর বাচ্চাদের পরীক্ষার কারণে সময় হয়ে উঠছিল না। সম্প্রতি আমরা তাদের কাছ থেকে এই সাক্ষাৎকারের গ্রিন সিগন্যাল পাই। আর সময়ক্ষেপণ না করে আমরা ছুটি তাদের বাড়ির উদ্দেশে। দুপুর শেষে সূর্য যখন তার আলো দিতে দিতে ক্লান্ত, তার ঠিক কিছুক্ষণ আগে আমরা উপস্থিত হই আঁখি আলমগীরের বাসায়। লিফটে পাঁচতলায় উঠে দরজায় যখন নক করতে যাব, ঠিক ওই সময় আমাদের চোখে পড়ে একটি সাদা রঙের ইট, তার গায়ে লেখা ইংরেজিতে আঁখি। বিষয়টি আমাদের কাছে বেশ মজাই লাগল। মনে মনে তখনই ভেবে নিয়েছি আজ গল্প শুরু করব এই ইট থেকে। ঘরে ঢুকে বসতেই প্রথমে আমাদের সঙ্গে দেখা দেন আঁখি আলমগীর। তারপর একে একে আসেন তার মা খ্যাতিমান কবি খোশনূর ও আঁখি আলমগীরের দুই মেয়ে স্নেহা ও আরিয়া। নিজ হাতে বানানো কেক দিয়ে আতিথেয়তা শেষে আমরা চলে যাই ছবি তুলতে। লাজুক স্নেহা আর আরিয়াকে মাঝে রেখে দুই পাশে দাঁড়িয়ে যান খোশনূর ও আঁখি আলমগীর। একের পর এক ছবির মধ্য দিয়ে এই তিন প্রজন্ম ফ্রেমে বন্দী হন। তারপরই শুরু হয় আমাদের আড্ডার মূল পর্ব।

কথা ছিল আড্ডার শুরু হবে দরজার বাইরে রাখা ‘আঁখি’ লেখা ইট প্রসঙ্গে। শুরুতেই এ বিষয়টি নিয়ে জানতে চাই আঁখি আলমগীরের কাছে। তিনি একগাল হেসে উত্তর দেন, ‘আমাদের এক পরিচিত ভাই আছেন। আমার গানের অনেক ভক্ত।  টাঙ্গাইলে থাকেন। পেশায় একজন ঠিকাদার। তিনি যখন কোনো কাজের কন্ট্রাক পান, তার প্রয়োজনীয় সব ইট সে আঁখি নাম লিখে অর্ডার করেন। যদিও ওই ইটগুলো সিমেন্ট বালির আস্তরের নিচে চলে যায়। তার কথা হলো, আমি যার গানের এত ভক্ত, আমার বানানো স্থাপনাগুলোর ভিত হবে আঁখি নামের ইট দিয়ে।’ এ কথার রেশ থাকতে থাকতে আমরা প্রশ্ন করি এই ইট আপনার বাসায় এলো কী করে? উত্তরে আঁখি জানান, ‘একদিন তিনি এই ইটটি একটি র‌্যাপিং পেপারে মুড়িয়ে আমার বাসায় নিয়ে আসেন। আমি জানতে চাই, এর ভিতর কি আছে? তিনি বললেন, খুলে দেখুন। আমি খুলে দেখলাম তার মধ্যে একটি ইট, যার গায়ে ইংরেজিতে লেখা আঁখি। আমি অবাক হয়ে গেলাম। তারপর এই ইটের গায়ে সাদা রং দিয়ে দরজার বাইরে সাজিয়ে রেখেছি।’

আঁখি আলমগীরের মজার গল্প শেষে আমরা চলে যাই কবি খোশনূরের কাছে। আমরা জানি চলচ্চিত্র ও অডিও গান মিলিয়ে প্রায় ৫০০ গানের গীতিকার তিনি। আমরা তার মুখেই শুনতে চাই গীতিকার হয়ে ওঠার গল্প। তিনি বলেন, ‘আমার মায়ের (কবি ও সাহিত্যিক জোবেদা খাতুন) কাছ থেকে উদ্বুদ্ধ হয়ে আমি কবিতা লিখতে শুরু করি। আমার বাবা গান পছন্দ করতেন। মাঝে মাঝে ঘরে তিনি কীর্তন গাইতেন। আমরা সব ভাইবোন কেউ গান গাইত, কেউ ছবি আঁকত। সব মিলিয়ে একটি সাংস্কৃতিক পরিমণ্ডলের মধ্য দিয়ে আমরা বড় হয়েছি। আমার মা বলতেন,  আমি ছোটবেলা থেকেই কথা বানিয়ে বানিয়ে বলতাম। সেগুলো আমার মা লিখে রাখতেন। আমি যখন তৃতীয় বা চতুর্থ শ্রেণিতে পড়ি ওই লেখাগুলো মা আমাকে দেন। আমি দেখলাম আমার মজার মজার অসম্পূর্ণ কথাগুলো মা তারিখ দিয়ে লিখে রেখেছেন। এভাবে মা আমার লেখার প্রেরণা জোগায়। যখন পঞ্চম শ্রেণিতে পড়ি, তখন ইত্তেফাকের ‘কচিকাঁচার আসরে’, দৈনিক বাংলার ‘সাতভাই চম্পা’ ও পাকিস্তান আমলে কিশোর ক্লাসিক ‘সাম্পান’ পত্রিকায় লিখতাম। এভাবেই শুরু। তারপর ঈদে কিংবা পয়লা বৈশাখে বিশেষ সংখ্যাগুলোর জন্য অনেকেই আমার কাছে লেখা চাইত। বিশেষ করে রোকনুজ্জামান খান দাদাভাই। আমি প্রয়াত নূরজাহান আপা (নূরজাহান বেগম) ‘বেগম’ পত্রিকার সম্পাদক তার কাছে চিরকৃতজ্ঞ। কারণ তার কথায় আমি বাংলায় লেখাপড়া করেছি। আমার লেখালেখির উৎসাহও কিন্তু তিনিই জুগিয়েছেন।’

লেখালেখির পর্ব চুকিয়ে আমরা খোশনূরের কাছে জানতে চাই, সিনেমায় তার কাজের কথা। তিনি বলেন, ‘ঝুমকা’ ছবিতে আমি প্রথম গান লিখি। এ ছবির সবগুলো গান লিখেছিল গাজী মাজহারুল আনোয়ার। এ ছবির একটি মূল গান ছিল যা আমাকে গাজী ভাই লিখতে বলেন। তারপর আমি ‘বিচারপতির বিচার হবে কার আদালতে.. কোনো মতে’ এ গানটি লিখি। গানটিতে কণ্ঠ দেন সৈয়দ আবদুল হাদী ও সাবিনা ইয়াসমিন। এটাই আমার প্রথম গান।’ আঁখি আলমগীর ও খোশনূরের কথার মঝে ডুবেছিলেন আঁখির দুই মেয়ে। আমরা তার বড় মেয়ে স্নেহার কাছে প্রশ্ন করি, ‘মার গানগুলো শোনা হয়? স্নেহার উত্তর হ্যাঁ। আমি মায়ের সব গান শুনি। তার সব গান আমার ভালো লাগে।’ আরিয়ার কাছে প্রশ্ন ছিল, ‘স্কুলে মা কিংবা নানী খোশনূরকে নিয়ে কোনো কথা হয় কি না? উত্তরে আরিয়া  জানায়, ‘স্কুলে আমাদের মা ও দাদুকে প্রায় অনেকেই চেনেন। এ বিষয়টি আমার কাছে অনেক ভালো লাগে।’ দুই মেয়ের কথা শেষ হতে না হতে আমরা আঁখি আলমগীরের কাছে প্রশ্ন করি, ‘এ দুই মেয়েকে গানের জগতে আনার কোনো ইচ্ছে আছে কি না? আঁখির উত্তর, ‘এ বিষয়ে আমার কোনো জোর জবরদস্তি নেই। তারা যদি পড়াশোনার পাশাপাশি গান করতে চায় তাতে আমার কোনো বাধা থাকবে না। আমার দুই মেয়ে কিন্তু ভালো পিয়ানো বাজায়।’

আমরা জানি, মিডিয়াতে আঁখি আলমগীরের যাত্রা শুরু হয় ১৯৮৪ সালে ‘ভাত দে’ ছবিতে শিশুশিল্পী হিসেবে অভিনয়ের মধ্য দিয়ে। কিন্তু পরবর্তীতে তিনি অভিনেত্রী না হয়ে প্রতিষ্ঠিত হয়েছেন একজন কণ্ঠশিল্পী হিসেবে। এর পেছনের গল্পটি আমরা শুনতে চাই তার মুখে। ‘তিনি বলেন, আমাদের দেশে অভিনেত্রী হিসেবে ক্যারিয়ার শুরু করতে হয় একটু অল্প বয়স থেকে। কিন্তু ওই সময় পড়াশোনার পাশাপাশি অভিনয়টা চালিয়ে নেওয়া সম্ভব ছিল না। কিন্তু আমার বাবা-মা ভালো করে জানত আমি অভিনয় করলে ভালো করব কিন্তু পড়াশোনা আর জীবনেও হবে না। আর ‘ভাত দে’ ছবিতে অভিনয় করার প্রস্তাবটা শাবানা আপা নিয়ে আসেন আমার মায়ের কাছে। আপনারা জানেন এই ছবিতে আমার বাবাও অভিনয় করেছেন। তার মানে হচ্ছে তারা সব কিছু ঠিক করে মাকে রাজি করাতে আমাদের বাসায় শাবানা আপাকে পাঠিয়েছিলেন। তারপর সবার সম্মতিতেই আমি এ ছবিতে অভিনয় করি। এছাড়া আমি আরও একদিক থেকে ভাগ্যবান বলা যেতে পারে। কারণ আমার বাবা আলমগীর একজন খ্যাতিমান অভিনেতা। তার কারণে আমাদের বাসায় অনেক অভিনেতা-অভিনেত্রী ও শিল্পীরা আসতেন। এছাড়া মায়ের কারণে অনেক কবি-সাহিত্যিকের আনাগোনা ছিল আমাদের বাসায়। আরও একটি মজার তথ্য আমি দিতে চাই, কলকাতার জনপ্রিয় গীতিকার পুলক বন্দ্যোপাধ্যায় আমাদের বাসায় মাঝেমধ্যে আসতেন। তার লেখা গান বাংলাদেশে প্রথম আমি গেয়েছি। আর এ গানটি স্থান পেয়েছিল আমার প্রথম অ্যালবামে। আমার কাছে তার লেখা এখনো তিনটা গান আছে। ইচ্ছে আছে গানগুলো করে ফেলার।’

আঁখি আলমগীরের সংগীতজীবনের শুরুর গল্পটা আমরা অনেকেই জানি। এই পথচলায় বন্ধুর মতো পাশে থেকেছেন বাবা-মা ও অসংখ্য ভক্ত। ছোটবেলায় খালা বিনু আহমেদের কাছে তার গানের হাতেখড়ি। তারপর টানা আট বছর ক্ল্যাসিক্যাল শিখেছেন ওস্তাদ আখতার সাদমানীর কাছে। পরবর্তীতে তিনি গানের চর্চা করেন ওস্তাদ সঞ্জীব দের কাছে। এখনো সময় পেলে গুরুর সান্নিধ্যে বসে যান।

গীতিকার হিসেবে কবি খোশনূর অল্প সময়ে জনপ্রিয়তা অর্জন করেন। কিন্তু হঠাৎ করে কেন তিনি নিজেকে আড়াল করে নিলেন, এ প্রসঙ্গে জানতে চাইলে তিনি বলেন, ‘আমি নিজে ইচ্ছে করে কাজ কমায়নি। আমি তো মনে করি সংগীত ভুবনে আমাদের এখনো কিছুই দেওয়া হয়নি। একটা সময় বাংলাদেশের চলচ্চিত্র ও অডিও ইন্ডাস্ট্রির অনেক গুণী পরিচালকরা আমাকে ডেকে নিয়ে গান লেখাতেন। কিন্তু এই সময়ে এসে যেচে পড়ে গান লেখার আমার কোনো ইচ্ছে নেই। তবে একটা কথা বলা প্রয়োজন। এখনো চলচ্চিত্রে কবিদের দিয়ে গান লেখানো প্রয়োজন। তার মানে আমাকে দিয়ে যে লেখাতে হবে তা কিন্তু নয়। এছাড়া ওই সময় আমরা যাদের সঙ্গে চলচ্চিত্রে কাজ করেছি তাদের অনেকেই আজ বেঁচে নেই। আবার অনেকে এখন কাজ করছেন না। মঝেমধ্যে ইচ্ছে হয় নতুনদের সঙ্গে যোগাযোগ করি। তাদের দিয়ে আমার কিছু নতুন গান করায়।’

আজও নিয়মিত গান ও কবিতা লিখছেন খোশনূর। আমরা আঁখির কাছে মায়ের লেখা গানগুলো নিয়ে অ্যালবাম প্রকাশের পরিকল্পনা আছে কি না জানতে চাই। তিনি বলেন, ‘মায়ের লেখা গান নিয়ে আমার গাওয়া এবং বিশিষ্ট শিল্পীরা যারা মায়ের গানগুলো গেয়েছেন, সেই হিট গানগুলো নিয়ে পূর্ণাঙ্গ একটি অ্যালবাম বের করার পরিকল্পনা করছি। জানি, এখন আর কেউ পূর্ণাঙ্গ অ্যালবাম শোনে না। তারপরও গানগুলো সংক্ষরণের জন্য আমি এ কাজটি শুরু করব এ বছরই।’ আঁখির কথা শেষ হতে না হতে আমাদের খুব জানতে ইচ্ছে হলো, কবি খোশনূরের কাছে সংরক্ষিত গানের সংখ্যা কেমন, উত্তরে তিনি বলেন, ‘খুব মূল্যবান প্রশ্ন। আমার কাছে এখনো প্রচুর গান আছে। আমি যখন গান লিখি, তখন গানের মুখ ও প্রথম অন্তরাটা লিখে রাখি। এমন মুখ আর অন্তরা লেখা প্রচুর গান আমার কাছে আছে। এখন আমি চেষ্টা করছি ওই অসম্পূর্ণ গানগুলো সম্পূর্ণ করার। কারণ নিঃশ্বাসের কোনো বিশ্বাস নেই। আমি চাই না, আমার চলে যাওয়ার পর এই গানগুলো নিয়ে কোনো বিতর্ক হোক।’ এ কথার রেশ কাটতে না কাটতে আমাদের প্রশ্ন ছিল এই বইমেলায় তার নতুন কোনো বই প্রকাশ হচ্ছে কি না। কবি খোশনূর বলেন, ‘কবিতা, গল্প, উপন্যাস, কিশোর ক্লাসিক, ইংরেজি, ছোটদের ছড়া সব মিলিয়ে প্রায় ৫৫টি বই আছে আমার। এবারের বইমেলায় আমার একটি বই রি-প্রিন্ট হচ্ছে। নাম ‘সূর্যকন্যা’। গত বইমেলায় প্রকাশিত হয়েছিল আমার তিনটি বই।’

গানের পাশাপাশি বর্তমানে মিউজিক ভিডিওর একটি বড় ইন্ডাস্ট্রি আমাদের দেশে গড়ে উঠেছে। এ বিষয়ে জানতে চাইলে আঁখি বলেন, ‘এটি ভালো কি মন্দ, ওই যুক্তিতর্কে আমি যাব না। আমি শুধু বুঝি, যে মাধ্যমে আমার গানটি সবার মাঝে পৌঁছবে আমি সে মাধ্যমটি গ্রহণ করব। আর একটি বিষয় আমি বুঝি, আমাকে আধুনিকতার সঙ্গে চলতে হবে। তা না হলে আমি হারিয়ে যাব। ইউটিউব প্রসঙ্গে আরও একটি কথা বলি। আমরা যে ইউটিউবে দেখছি, আমার গানটি এত কোটি ভিউ হয়েছে, অত কোটি ভিউ হয়েছে। আর তা নিয়ে আত্মতৃপ্তিতে থাকি। বিষয়টা কিন্তু তা নয়। ভিউ আর লিসেনার কিন্তু এক বিষয় নয়। লিসেনার বিষয়টি ভিন্ন। কোনো শিল্পীকে না দেখে তার শুধু গান শুনে মনে ধারণ করার বিষয়টি হচ্ছে লিসেনার। আর এসব গান শ্রোতারা কোনো দিন ভুলে যেতে পারে না। আমার এমন অনেক গান আছে যার এখনো কোনো ভিডিও করা হয়নি। কিন্তু এখনো যখন স্টেজে দাঁড়াই দর্শকরা আমাকে সেই গানগুলো গাইতে বলে।’

আঁখি আলমগীরের কথার মধ্যে ঢুকে খোশনূর বলেন, “আমি আঁখির সব গানের মিউজিক ভিডিওগুলো দেখেছি। সর্বশেষ দেখলাম আঁখি ও আসিফের ‘টিপ টিপ বৃষ্টি’ গানের ভিডিও। গানের পাশাপাশি দুজনই ভালো অভিনয় করেছে এই ভিডিওটিতে।” খ্যাতিমান অভিনেতা আলমগীরের কন্যা আপনি। মা খোশনূর একজন স্বনামখ্যাত গীতিকবি। এটা কি বাড়তি একটা চাপ ছিল নিজের ক্যারিয়ারে। একটু হেসে আঁখি উত্তর দিলেন, ‘অবশ্যই বাড়তি একটা চাপ ছিল। এই চাপের মধ্যে এখনো রয়েছি। একটা বিষয় দেখবেন যারা অনেক বড় স্টারের ছেলেমেয়ে অন্যরা ভাবে তাদের জন্য সবকিছু খুব সহজ। আলমগীরের মেয়ে হিসেবে মিডিয়ার মানুষ হয়তো আমাকে সবাই চেনে। একবার হয়তো সেই পরিচয়ে সুযোগ দিলেন। বারবার কিন্তু সুযোগ দেবেন না। প্রতিনিয়ত তাদের বাবা-মায়ের সঙ্গে তুলনা করা হয়। এই তুলনা করাটা ঠিক নয়। কেননা তারা হলেন লিজেন্ড। তাদের সঙ্গে তুলনা চলে না, কিন্তু তুলনা চলে আসে। এটা আসবে বলেই বড় হয়ে কখনো সিনেমায় নায়িকা হতে চাইনি। এ কারণে নিজের একটা ক্ষেত্র তৈরি করে নিয়েছি।’ সময় গড়াতে আমাদের আড্ডা জমে উঠছিল। সময়ের সঙ্গে বোঝাপড়া করে এই দুই গুণী মানুষের কাছ থেকে বিদায় নিয়ে আমাদের চলে আসতে হয়।

এই বিভাগের আরও খবর
ছোটপর্দায় প্রসেনজিৎ
ছোটপর্দায় প্রসেনজিৎ
সালমার ‘বন্ধু কী মন্ত্রণা জানে রে’
সালমার ‘বন্ধু কী মন্ত্রণা জানে রে’
ভূমিকম্পের ভয়াবহতা নিয়ে সেরা ৫ চলচ্চিত্র
ভূমিকম্পের ভয়াবহতা নিয়ে সেরা ৫ চলচ্চিত্র
আফজালের রঙিন সকাল
আফজালের রঙিন সকাল
শীত বিনোদন কেন হারিয়ে যাচ্ছে
শীত বিনোদন কেন হারিয়ে যাচ্ছে
নিরাপত্তাহীনতায় পপি
নিরাপত্তাহীনতায় পপি
শুটিংয়ে আহত শ্রদ্ধা কাপুর
শুটিংয়ে আহত শ্রদ্ধা কাপুর
আন্দোলন-ভূমিকম্পেও স্থির শাকিব খান
আন্দোলন-ভূমিকম্পেও স্থির শাকিব খান
একই অঙ্গে এত রূপ
একই অঙ্গে এত রূপ
ব্যান্ড সংগীতে ভাঙাগড়ার খেলা
ব্যান্ড সংগীতে ভাঙাগড়ার খেলা
সেই কলমতর
সেই কলমতর
শাবনূরকে নিয়ে অশান্তি চলত সালমানের সংসারে : লিমা
শাবনূরকে নিয়ে অশান্তি চলত সালমানের সংসারে : লিমা
সর্বশেষ খবর
সস্তা অস্ত্র বদলে দিচ্ছে যুদ্ধের রূপ
সস্তা অস্ত্র বদলে দিচ্ছে যুদ্ধের রূপ

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভাত রান্নার আগে যে কাজ করলে বাড়বে না সুগার
ভাত রান্নার আগে যে কাজ করলে বাড়বে না সুগার

১ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

বনশ্রীতে ট্রাকের ধাক্কায় বৃদ্ধা নিহত
বনশ্রীতে ট্রাকের ধাক্কায় বৃদ্ধা নিহত

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

এজের হ্যাটট্রিকে টটেনহ্যামকে বিধ্বস্ত করল আর্সেনাল
এজের হ্যাটট্রিকে টটেনহ্যামকে বিধ্বস্ত করল আর্সেনাল

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

গাজায় ভয়ংকর কাণ্ড ঘটাচ্ছে মার্কিন ঠিকাদাররা
গাজায় ভয়ংকর কাণ্ড ঘটাচ্ছে মার্কিন ঠিকাদাররা

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মুমিনের প্রতিটি মুহূর্তই গুরুত্বপূর্ণ
মুমিনের প্রতিটি মুহূর্তই গুরুত্বপূর্ণ

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

বিতর্কিত উপদেষ্টারা যেন রাজনৈতিক দলের আশ্রয় না পান
বিতর্কিত উপদেষ্টারা যেন রাজনৈতিক দলের আশ্রয় না পান

২ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

বাবরের রেকর্ড ও উসমানের হ্যাটট্রিকে ফাইনালে পাকিস্তান
বাবরের রেকর্ড ও উসমানের হ্যাটট্রিকে ফাইনালে পাকিস্তান

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সিংহের নতুন গর্জনভঙ্গি আবিষ্কার করলেন বিজ্ঞানীরা
সিংহের নতুন গর্জনভঙ্গি আবিষ্কার করলেন বিজ্ঞানীরা

২ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

ত্রিদেশীয় সিরিজে পাকিস্তানি স্পিনারের হ্যাটট্রিক
ত্রিদেশীয় সিরিজে পাকিস্তানি স্পিনারের হ্যাটট্রিক

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ফাইনালে সুপার ওভারে হেরে বাংলাদেশের স্বপ্নভঙ্গ
ফাইনালে সুপার ওভারে হেরে বাংলাদেশের স্বপ্নভঙ্গ

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সুপার ওভারে বাংলাদেশ-পাকিস্তান ফাইনাল
সুপার ওভারে বাংলাদেশ-পাকিস্তান ফাইনাল

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মধ্যপ্রাচ্যের আকাশে সু-৫৭, রাশিয়া কি চায়?
মধ্যপ্রাচ্যের আকাশে সু-৫৭, রাশিয়া কি চায়?

৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বগুড়ায় নববধূ গলায় ফাঁস দিয়ে আত্মহত্যা,স্বামী আটক
বগুড়ায় নববধূ গলায় ফাঁস দিয়ে আত্মহত্যা,স্বামী আটক

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

খামেনিকে হত্যার চেষ্টা করছে ইসরায়েল-যুক্তরাষ্ট্র?
খামেনিকে হত্যার চেষ্টা করছে ইসরায়েল-যুক্তরাষ্ট্র?

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

উৎক্ষেপণে নতুন মাইলফলক পেরোল স্পেসএক্স
উৎক্ষেপণে নতুন মাইলফলক পেরোল স্পেসএক্স

৪ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

বুড়িচংয়ে উপজেলা বিএনপির যৌথ সভা
বুড়িচংয়ে উপজেলা বিএনপির যৌথ সভা

৪ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

ঝিনাইদহে বিএনপির দুই পক্ষের সংঘর্ষ, পুলিশসহ আহত ৭
ঝিনাইদহে বিএনপির দুই পক্ষের সংঘর্ষ, পুলিশসহ আহত ৭

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বঙ্গোপসাগরে ঘূর্ণিঝড়ের শঙ্কা, ৪৮ ঘণ্টার মধ্যে তীব্র হতে পারে
বঙ্গোপসাগরে ঘূর্ণিঝড়ের শঙ্কা, ৪৮ ঘণ্টার মধ্যে তীব্র হতে পারে

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সিদ্ধিরগঞ্জে বিএনপির ৩১ দফা বাস্তবায়নে মান্নানের গণসংযোগ
সিদ্ধিরগঞ্জে বিএনপির ৩১ দফা বাস্তবায়নে মান্নানের গণসংযোগ

৪ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

আদিবাসী স্বীকৃতির দাবি কার স্বার্থে?
আদিবাসী স্বীকৃতির দাবি কার স্বার্থে?

৪ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

চাপ বাড়াল যুক্তরাষ্ট্র, একাই লড়তে হবে ইউক্রেনকে!
চাপ বাড়াল যুক্তরাষ্ট্র, একাই লড়তে হবে ইউক্রেনকে!

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তানকে ১২৫ রানে থামিয়ে শিরোপার স্বপ্ন দেখছে বাংলাদেশ
পাকিস্তানকে ১২৫ রানে থামিয়ে শিরোপার স্বপ্ন দেখছে বাংলাদেশ

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

৭২ ঘণ্টার মধ্যে ‘আফটার শক’ স্বাভাবিক, গুজবে কান না দেওয়ার পরামর্শ
৭২ ঘণ্টার মধ্যে ‘আফটার শক’ স্বাভাবিক, গুজবে কান না দেওয়ার পরামর্শ

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৫ তলা ভবন হেলে পড়েছে ৪ তলা ভবনের ওপর
৫ তলা ভবন হেলে পড়েছে ৪ তলা ভবনের ওপর

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রেলপথ অবরোধ, ৫ ঘণ্টা পর রাজশাহীর সঙ্গে রেল যোগাযোগ স্বাভাবিক
রেলপথ অবরোধ, ৫ ঘণ্টা পর রাজশাহীর সঙ্গে রেল যোগাযোগ স্বাভাবিক

৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

নেপচুনের কক্ষপথের বাইরে মিলল রহস্যময় বরফগুচ্ছের ইঙ্গিত
নেপচুনের কক্ষপথের বাইরে মিলল রহস্যময় বরফগুচ্ছের ইঙ্গিত

৫ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

সাড়ে ৯ ঘণ্টা পর ঢাকা-ময়মনসিংহে ট্রেন চলাচল স্বাভাবিক
সাড়ে ৯ ঘণ্টা পর ঢাকা-ময়মনসিংহে ট্রেন চলাচল স্বাভাবিক

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নিয়মিত স্বাস্থ্য পরীক্ষার জন্য হাসপাতালে খালেদা জিয়া
নিয়মিত স্বাস্থ্য পরীক্ষার জন্য হাসপাতালে খালেদা জিয়া

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

টাকার জন্য বিয়েতে পারফর্ম করব না: রণবীর
টাকার জন্য বিয়েতে পারফর্ম করব না: রণবীর

৫ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

সর্বাধিক পঠিত
বিশ্বের বিভিন্ন স্থানে ২৪ ঘণ্টায় ৯৪ ভূমিকম্প
বিশ্বের বিভিন্ন স্থানে ২৪ ঘণ্টায় ৯৪ ভূমিকম্প

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফের আলোচনায় মডেল মেঘনা আলম
ফের আলোচনায় মডেল মেঘনা আলম

১৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

প্রশাসন আমাদের কথায় উঠবে, আমাদের কথায় বসবে: জামায়াত নেতা শাহাজাহান
প্রশাসন আমাদের কথায় উঠবে, আমাদের কথায় বসবে: জামায়াত নেতা শাহাজাহান

১৪ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ছাত্রাবাসে ফাটল : চাদর-বালিশ নিয়ে সড়কে শিক্ষার্থীরা
ছাত্রাবাসে ফাটল : চাদর-বালিশ নিয়ে সড়কে শিক্ষার্থীরা

১৭ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

রণবীরের সঙ্গে ট্রাম্পের হবু পুত্রবধূর নাচের ভিডিও ভাইরাল
রণবীরের সঙ্গে ট্রাম্পের হবু পুত্রবধূর নাচের ভিডিও ভাইরাল

১৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

সাবেক এমপি এসএ খালেকের ছেলে সাজুকে বিএনপির শোকজ
সাবেক এমপি এসএ খালেকের ছেলে সাজুকে বিএনপির শোকজ

১৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

৭২ ঘণ্টার মধ্যে ‘আফটার শক’ স্বাভাবিক, গুজবে কান না দেওয়ার পরামর্শ
৭২ ঘণ্টার মধ্যে ‘আফটার শক’ স্বাভাবিক, গুজবে কান না দেওয়ার পরামর্শ

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হল ছেড়ে মধ্যরাতে খোলা আকাশের নিচে ইডেন ছাত্রীরা, বিক্ষোভ
হল ছেড়ে মধ্যরাতে খোলা আকাশের নিচে ইডেন ছাত্রীরা, বিক্ষোভ

১৭ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল এলাকার মাটিতে ফাটল থেকে নমুনা সংগ্রহ
ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল এলাকার মাটিতে ফাটল থেকে নমুনা সংগ্রহ

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হল ছাড়তে শুরু করেছেন ঢাবি শিক্ষার্থীরা
হল ছাড়তে শুরু করেছেন ঢাবি শিক্ষার্থীরা

১৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার
বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার

১৬ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

এবার ভূমিকম্পে কাঁপল মিয়ানমার-থাইল্যান্ড-ইন্দোনেশিয়া
এবার ভূমিকম্পে কাঁপল মিয়ানমার-থাইল্যান্ড-ইন্দোনেশিয়া

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনা-জয়-পুতুলের বিরুদ্ধে পৃথক তিন মামলার রায় ২৭ নভেম্বর
শেখ হাসিনা-জয়-পুতুলের বিরুদ্ধে পৃথক তিন মামলার রায় ২৭ নভেম্বর

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৩০০ আসনে এনসিপির ১৪৮৪ মনোনয়ন ফরম বিক্রি
৩০০ আসনে এনসিপির ১৪৮৪ মনোনয়ন ফরম বিক্রি

১২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিশাল জয়ে মুশফিকের শততম টেস্ট রাঙালো বাংলাদেশ
বিশাল জয়ে মুশফিকের শততম টেস্ট রাঙালো বাংলাদেশ

১২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সিলেটে ভেঙে ফেলা হবে ২৩টি ভবন
সিলেটে ভেঙে ফেলা হবে ২৩টি ভবন

১৫ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

আয়কর রিটার্ন দাখিলের সময় এক মাস বাড়ালো
আয়কর রিটার্ন দাখিলের সময় এক মাস বাড়ালো

১১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ভেনেজুয়েলাকে ঘিরে নতুন অভিযান শুরু করতে যাচ্ছে যুক্তরাষ্ট্র
ভেনেজুয়েলাকে ঘিরে নতুন অভিযান শুরু করতে যাচ্ছে যুক্তরাষ্ট্র

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিশ্বকাপ : বাংলাদেশের সামনে পড়তে পারে ইতালি
বিশ্বকাপ : বাংলাদেশের সামনে পড়তে পারে ইতালি

১৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভূমিকম্প অনিশ্চিত তাই বিদ্যালয় বন্ধের সুযোগ নেই: প্রাথমিক শিক্ষা উপদেষ্টা
ভূমিকম্প অনিশ্চিত তাই বিদ্যালয় বন্ধের সুযোগ নেই: প্রাথমিক শিক্ষা উপদেষ্টা

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দেশে কোরআন-সুন্নাহর বিপরীতে কোনো কাজ হবে না : সালাহউদ্দিন
দেশে কোরআন-সুন্নাহর বিপরীতে কোনো কাজ হবে না : সালাহউদ্দিন

৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শিক্ষার্থীদের বাড়ি ফিরতে বিভাগীয় শহরে বাস সার্ভিস দেবে ডাকসু
শিক্ষার্থীদের বাড়ি ফিরতে বিভাগীয় শহরে বাস সার্ভিস দেবে ডাকসু

১৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বাংলাদেশ ও ভূমিকম্প ঝুঁকি, আর্থিক প্রভাব ও করণীয়
বাংলাদেশ ও ভূমিকম্প ঝুঁকি, আর্থিক প্রভাব ও করণীয়

১৯ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

নতুন করে ন্যান্সি-ইমরান গাইলেন সেই কালজয়ী গান
নতুন করে ন্যান্সি-ইমরান গাইলেন সেই কালজয়ী গান

১২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

এই সময়ে গ্যাস কূপে ড্রিলিং কাজ বন্ধ রাখা শ্রেয়, ফেসবুকে আবহাওয়াবিদ পলাশ
এই সময়ে গ্যাস কূপে ড্রিলিং কাজ বন্ধ রাখা শ্রেয়, ফেসবুকে আবহাওয়াবিদ পলাশ

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শিক্ষার্থীদের বাড়ি পৌঁছে দিতে বিভাগীয় শহরে বাস দিল জবি
শিক্ষার্থীদের বাড়ি পৌঁছে দিতে বিভাগীয় শহরে বাস দিল জবি

৭ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২৩ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২৩ নভেম্বর)

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বড় ভূমিকম্প মোকাবিলায় কী পরিস্থিতি হবে, বলা যায় না : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
বড় ভূমিকম্প মোকাবিলায় কী পরিস্থিতি হবে, বলা যায় না : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিএনপির ১০ নেতার বহিষ্কারাদেশ প্রত্যাহার
বিএনপির ১০ নেতার বহিষ্কারাদেশ প্রত্যাহার

১৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

হেডের বিধ্বংসী ইনিংসে বড় ক্ষতি অস্ট্রেলিয়ার
হেডের বিধ্বংসী ইনিংসে বড় ক্ষতি অস্ট্রেলিয়ার

১৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

প্রিন্ট সর্বাধিক
ভয়ংকর ঝুঁকিতে ১৫ এলাকা
ভয়ংকর ঝুঁকিতে ১৫ এলাকা

প্রথম পৃষ্ঠা

ভোটে জোটের নতুন হিসাব
ভোটে জোটের নতুন হিসাব

প্রথম পৃষ্ঠা

বাউলশিল্পীর ফাঁসি ও মুক্তির পাল্টাপাল্টি দাবিতে সংঘর্ষ
বাউলশিল্পীর ফাঁসি ও মুক্তির পাল্টাপাল্টি দাবিতে সংঘর্ষ

পেছনের পৃষ্ঠা

সিলেটে লড়াই বিএনপি-জামায়াত
সিলেটে লড়াই বিএনপি-জামায়াত

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

ভূমিকম্পের ভয়াবহতা নিয়ে সেরা ৫ চলচ্চিত্র
ভূমিকম্পের ভয়াবহতা নিয়ে সেরা ৫ চলচ্চিত্র

শোবিজ

ইলেকট্রনিকস বাজারে স্মার্ট প্রযুক্তির চাহিদা দ্রুত বাড়ছে
ইলেকট্রনিকস বাজারে স্মার্ট প্রযুক্তির চাহিদা দ্রুত বাড়ছে

পজিটিভ বাংলাদেশ

‘স্মার্ট বাংলাদেশ’ প্রযুক্তিভিত্তিক নতুন অর্থনীতির ভিত্তি
‘স্মার্ট বাংলাদেশ’ প্রযুক্তিভিত্তিক নতুন অর্থনীতির ভিত্তি

পজিটিভ বাংলাদেশ

টি-২০ স্কোয়াডে নতুন মুখ অঙ্কন, স্কোয়াডে নেই তাসকিন শামীম
টি-২০ স্কোয়াডে নতুন মুখ অঙ্কন, স্কোয়াডে নেই তাসকিন শামীম

মাঠে ময়দানে

মুশফিকের টেস্টে তাইজুলের রেকর্ড
মুশফিকের টেস্টে তাইজুলের রেকর্ড

মাঠে ময়দানে

স্মার্ট প্রযুক্তিতে বদলে যাচ্ছে জীবনযাত্রা
স্মার্ট প্রযুক্তিতে বদলে যাচ্ছে জীবনযাত্রা

পজিটিভ বাংলাদেশ

পরিবেশবান্ধব বিদ্যুৎ সাশ্রয়ী এসি উৎপাদনে ভিসতা
পরিবেশবান্ধব বিদ্যুৎ সাশ্রয়ী এসি উৎপাদনে ভিসতা

পজিটিভ বাংলাদেশ

স্মার্ট হোম অ্যাপ্লায়েন্সে জীবনযাত্রায় বৈপ্লবিক পরিবর্তন
স্মার্ট হোম অ্যাপ্লায়েন্সে জীবনযাত্রায় বৈপ্লবিক পরিবর্তন

পজিটিভ বাংলাদেশ

স্মার্ট পণ্য ব্যবহারে যত সুবিধা
স্মার্ট পণ্য ব্যবহারে যত সুবিধা

পজিটিভ বাংলাদেশ

মুথুসামি-জ্যানসনের দাপটে বড় সংগ্রহ দক্ষিণ আফ্রিকা
মুথুসামি-জ্যানসনের দাপটে বড় সংগ্রহ দক্ষিণ আফ্রিকা

মাঠে ময়দানে

ন্যু ক্যাম্পে ফেরার ম্যাচে বার্সার গোল উৎসব
ন্যু ক্যাম্পে ফেরার ম্যাচে বার্সার গোল উৎসব

মাঠে ময়দানে

ফাইনালে ওঠা হলো না
ফাইনালে ওঠা হলো না

মাঠে ময়দানে

শীত বিনোদন কেন হারিয়ে যাচ্ছে
শীত বিনোদন কেন হারিয়ে যাচ্ছে

শোবিজ

মিরপুরের উইকেট ছিল প্রাণবন্ত
মিরপুরের উইকেট ছিল প্রাণবন্ত

মাঠে ময়দানে

ইমাম খতিব ও মুয়াজ্জিনদের জন্য সম্মানির ব্যবস্থা
ইমাম খতিব ও মুয়াজ্জিনদের জন্য সম্মানির ব্যবস্থা

প্রথম পৃষ্ঠা

বিতর্কিত উপদেষ্টারা যেন রাজনৈতিক দলের আশ্রয় না পান
বিতর্কিত উপদেষ্টারা যেন রাজনৈতিক দলের আশ্রয় না পান

প্রথম পৃষ্ঠা

আতঙ্কে মানুষ প্রস্তুতিহীন সরকার
আতঙ্কে মানুষ প্রস্তুতিহীন সরকার

প্রথম পৃষ্ঠা

শিল্পে গ্যাসের দাম বেড়েছে ৮৩ শতাংশ, চ্যালেঞ্জ কৃষিতে
শিল্পে গ্যাসের দাম বেড়েছে ৮৩ শতাংশ, চ্যালেঞ্জ কৃষিতে

প্রথম পৃষ্ঠা

দুই দিনে টেস্ট জিতে অস্ট্রেলিয়ার লোকসান ২৪ কোটি টাকা
দুই দিনে টেস্ট জিতে অস্ট্রেলিয়ার লোকসান ২৪ কোটি টাকা

মাঠে ময়দানে

যুদ্ধবিমান রপ্তানির স্বপ্নে বড় ধাক্কা
যুদ্ধবিমান রপ্তানির স্বপ্নে বড় ধাক্কা

পূর্ব-পশ্চিম

অভিবাসীবাহী নৌকা ঠেকাতে বিশেষ পরিকল্পনা ফ্রান্সের
অভিবাসীবাহী নৌকা ঠেকাতে বিশেষ পরিকল্পনা ফ্রান্সের

পূর্ব-পশ্চিম

শুল্কের হুমকি দিয়ে আট যুদ্ধের পাঁচটি থামিয়েছি : ট্রাম্প
শুল্কের হুমকি দিয়ে আট যুদ্ধের পাঁচটি থামিয়েছি : ট্রাম্প

পূর্ব-পশ্চিম

টাইটানিক যাত্রীর ঘড়ি নিলামে বিক্রি
টাইটানিক যাত্রীর ঘড়ি নিলামে বিক্রি

পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশের প্রথম নারী সেঞ্চুরিয়ান ফারজানা
বাংলাদেশের প্রথম নারী সেঞ্চুরিয়ান ফারজানা

মাঠে ময়দানে

আজকের প্রশ্ন
আজকের প্রশ্ন

মাঠে ময়দানে