শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শনিবার, ২৩ ফেব্রুয়ারি, ২০১৯ আপডেট:

তিন প্রজন্মের মেলবন্ধন...

কবি খোশনূর, তিনি জাতীয় কবি সংগঠন ‘অনুপ্রাস’-এর প্রতিষ্ঠাতা সভাপতি। অন্যদিকে জনপ্রিয় কণ্ঠশিল্পীদের তালিকায় আঁখি আলমগীরের নাম রয়েছে শীর্ষে। আঁখির দুই মেয়ে স্নেহা ও আরিয়া করছে এখন পড়াশোনা। এবারের তিন প্রজন্মের গল্প তুলে ধরেছেন - আলী আফতাব
প্রিন্ট ভার্সন
তিন প্রজন্মের মেলবন্ধন...

 

কবি খোশনূর, আঁখি আলমগীর ও তার দুই মেয়ে স্নেহা ও আরিয়া। এই তিন প্রজন্মকে এক করার ইচ্ছে ছিল আমাদের অনেক আগে থেকেই। স্টেজ শো আর বাচ্চাদের পরীক্ষার কারণে সময় হয়ে উঠছিল না। সম্প্রতি আমরা তাদের কাছ থেকে এই সাক্ষাৎকারের গ্রিন সিগন্যাল পাই। আর সময়ক্ষেপণ না করে আমরা ছুটি তাদের বাড়ির উদ্দেশে। দুপুর শেষে সূর্য যখন তার আলো দিতে দিতে ক্লান্ত, তার ঠিক কিছুক্ষণ আগে আমরা উপস্থিত হই আঁখি আলমগীরের বাসায়। লিফটে পাঁচতলায় উঠে দরজায় যখন নক করতে যাব, ঠিক ওই সময় আমাদের চোখে পড়ে একটি সাদা রঙের ইট, তার গায়ে লেখা ইংরেজিতে আঁখি। বিষয়টি আমাদের কাছে বেশ মজাই লাগল। মনে মনে তখনই ভেবে নিয়েছি আজ গল্প শুরু করব এই ইট থেকে। ঘরে ঢুকে বসতেই প্রথমে আমাদের সঙ্গে দেখা দেন আঁখি আলমগীর। তারপর একে একে আসেন তার মা খ্যাতিমান কবি খোশনূর ও আঁখি আলমগীরের দুই মেয়ে স্নেহা ও আরিয়া। নিজ হাতে বানানো কেক দিয়ে আতিথেয়তা শেষে আমরা চলে যাই ছবি তুলতে। লাজুক স্নেহা আর আরিয়াকে মাঝে রেখে দুই পাশে দাঁড়িয়ে যান খোশনূর ও আঁখি আলমগীর। একের পর এক ছবির মধ্য দিয়ে এই তিন প্রজন্ম ফ্রেমে বন্দী হন। তারপরই শুরু হয় আমাদের আড্ডার মূল পর্ব।

কথা ছিল আড্ডার শুরু হবে দরজার বাইরে রাখা ‘আঁখি’ লেখা ইট প্রসঙ্গে। শুরুতেই এ বিষয়টি নিয়ে জানতে চাই আঁখি আলমগীরের কাছে। তিনি একগাল হেসে উত্তর দেন, ‘আমাদের এক পরিচিত ভাই আছেন। আমার গানের অনেক ভক্ত।  টাঙ্গাইলে থাকেন। পেশায় একজন ঠিকাদার। তিনি যখন কোনো কাজের কন্ট্রাক পান, তার প্রয়োজনীয় সব ইট সে আঁখি নাম লিখে অর্ডার করেন। যদিও ওই ইটগুলো সিমেন্ট বালির আস্তরের নিচে চলে যায়। তার কথা হলো, আমি যার গানের এত ভক্ত, আমার বানানো স্থাপনাগুলোর ভিত হবে আঁখি নামের ইট দিয়ে।’ এ কথার রেশ থাকতে থাকতে আমরা প্রশ্ন করি এই ইট আপনার বাসায় এলো কী করে? উত্তরে আঁখি জানান, ‘একদিন তিনি এই ইটটি একটি র‌্যাপিং পেপারে মুড়িয়ে আমার বাসায় নিয়ে আসেন। আমি জানতে চাই, এর ভিতর কি আছে? তিনি বললেন, খুলে দেখুন। আমি খুলে দেখলাম তার মধ্যে একটি ইট, যার গায়ে ইংরেজিতে লেখা আঁখি। আমি অবাক হয়ে গেলাম। তারপর এই ইটের গায়ে সাদা রং দিয়ে দরজার বাইরে সাজিয়ে রেখেছি।’

আঁখি আলমগীরের মজার গল্প শেষে আমরা চলে যাই কবি খোশনূরের কাছে। আমরা জানি চলচ্চিত্র ও অডিও গান মিলিয়ে প্রায় ৫০০ গানের গীতিকার তিনি। আমরা তার মুখেই শুনতে চাই গীতিকার হয়ে ওঠার গল্প। তিনি বলেন, ‘আমার মায়ের (কবি ও সাহিত্যিক জোবেদা খাতুন) কাছ থেকে উদ্বুদ্ধ হয়ে আমি কবিতা লিখতে শুরু করি। আমার বাবা গান পছন্দ করতেন। মাঝে মাঝে ঘরে তিনি কীর্তন গাইতেন। আমরা সব ভাইবোন কেউ গান গাইত, কেউ ছবি আঁকত। সব মিলিয়ে একটি সাংস্কৃতিক পরিমণ্ডলের মধ্য দিয়ে আমরা বড় হয়েছি। আমার মা বলতেন,  আমি ছোটবেলা থেকেই কথা বানিয়ে বানিয়ে বলতাম। সেগুলো আমার মা লিখে রাখতেন। আমি যখন তৃতীয় বা চতুর্থ শ্রেণিতে পড়ি ওই লেখাগুলো মা আমাকে দেন। আমি দেখলাম আমার মজার মজার অসম্পূর্ণ কথাগুলো মা তারিখ দিয়ে লিখে রেখেছেন। এভাবে মা আমার লেখার প্রেরণা জোগায়। যখন পঞ্চম শ্রেণিতে পড়ি, তখন ইত্তেফাকের ‘কচিকাঁচার আসরে’, দৈনিক বাংলার ‘সাতভাই চম্পা’ ও পাকিস্তান আমলে কিশোর ক্লাসিক ‘সাম্পান’ পত্রিকায় লিখতাম। এভাবেই শুরু। তারপর ঈদে কিংবা পয়লা বৈশাখে বিশেষ সংখ্যাগুলোর জন্য অনেকেই আমার কাছে লেখা চাইত। বিশেষ করে রোকনুজ্জামান খান দাদাভাই। আমি প্রয়াত নূরজাহান আপা (নূরজাহান বেগম) ‘বেগম’ পত্রিকার সম্পাদক তার কাছে চিরকৃতজ্ঞ। কারণ তার কথায় আমি বাংলায় লেখাপড়া করেছি। আমার লেখালেখির উৎসাহও কিন্তু তিনিই জুগিয়েছেন।’

লেখালেখির পর্ব চুকিয়ে আমরা খোশনূরের কাছে জানতে চাই, সিনেমায় তার কাজের কথা। তিনি বলেন, ‘ঝুমকা’ ছবিতে আমি প্রথম গান লিখি। এ ছবির সবগুলো গান লিখেছিল গাজী মাজহারুল আনোয়ার। এ ছবির একটি মূল গান ছিল যা আমাকে গাজী ভাই লিখতে বলেন। তারপর আমি ‘বিচারপতির বিচার হবে কার আদালতে.. কোনো মতে’ এ গানটি লিখি। গানটিতে কণ্ঠ দেন সৈয়দ আবদুল হাদী ও সাবিনা ইয়াসমিন। এটাই আমার প্রথম গান।’ আঁখি আলমগীর ও খোশনূরের কথার মঝে ডুবেছিলেন আঁখির দুই মেয়ে। আমরা তার বড় মেয়ে স্নেহার কাছে প্রশ্ন করি, ‘মার গানগুলো শোনা হয়? স্নেহার উত্তর হ্যাঁ। আমি মায়ের সব গান শুনি। তার সব গান আমার ভালো লাগে।’ আরিয়ার কাছে প্রশ্ন ছিল, ‘স্কুলে মা কিংবা নানী খোশনূরকে নিয়ে কোনো কথা হয় কি না? উত্তরে আরিয়া  জানায়, ‘স্কুলে আমাদের মা ও দাদুকে প্রায় অনেকেই চেনেন। এ বিষয়টি আমার কাছে অনেক ভালো লাগে।’ দুই মেয়ের কথা শেষ হতে না হতে আমরা আঁখি আলমগীরের কাছে প্রশ্ন করি, ‘এ দুই মেয়েকে গানের জগতে আনার কোনো ইচ্ছে আছে কি না? আঁখির উত্তর, ‘এ বিষয়ে আমার কোনো জোর জবরদস্তি নেই। তারা যদি পড়াশোনার পাশাপাশি গান করতে চায় তাতে আমার কোনো বাধা থাকবে না। আমার দুই মেয়ে কিন্তু ভালো পিয়ানো বাজায়।’

আমরা জানি, মিডিয়াতে আঁখি আলমগীরের যাত্রা শুরু হয় ১৯৮৪ সালে ‘ভাত দে’ ছবিতে শিশুশিল্পী হিসেবে অভিনয়ের মধ্য দিয়ে। কিন্তু পরবর্তীতে তিনি অভিনেত্রী না হয়ে প্রতিষ্ঠিত হয়েছেন একজন কণ্ঠশিল্পী হিসেবে। এর পেছনের গল্পটি আমরা শুনতে চাই তার মুখে। ‘তিনি বলেন, আমাদের দেশে অভিনেত্রী হিসেবে ক্যারিয়ার শুরু করতে হয় একটু অল্প বয়স থেকে। কিন্তু ওই সময় পড়াশোনার পাশাপাশি অভিনয়টা চালিয়ে নেওয়া সম্ভব ছিল না। কিন্তু আমার বাবা-মা ভালো করে জানত আমি অভিনয় করলে ভালো করব কিন্তু পড়াশোনা আর জীবনেও হবে না। আর ‘ভাত দে’ ছবিতে অভিনয় করার প্রস্তাবটা শাবানা আপা নিয়ে আসেন আমার মায়ের কাছে। আপনারা জানেন এই ছবিতে আমার বাবাও অভিনয় করেছেন। তার মানে হচ্ছে তারা সব কিছু ঠিক করে মাকে রাজি করাতে আমাদের বাসায় শাবানা আপাকে পাঠিয়েছিলেন। তারপর সবার সম্মতিতেই আমি এ ছবিতে অভিনয় করি। এছাড়া আমি আরও একদিক থেকে ভাগ্যবান বলা যেতে পারে। কারণ আমার বাবা আলমগীর একজন খ্যাতিমান অভিনেতা। তার কারণে আমাদের বাসায় অনেক অভিনেতা-অভিনেত্রী ও শিল্পীরা আসতেন। এছাড়া মায়ের কারণে অনেক কবি-সাহিত্যিকের আনাগোনা ছিল আমাদের বাসায়। আরও একটি মজার তথ্য আমি দিতে চাই, কলকাতার জনপ্রিয় গীতিকার পুলক বন্দ্যোপাধ্যায় আমাদের বাসায় মাঝেমধ্যে আসতেন। তার লেখা গান বাংলাদেশে প্রথম আমি গেয়েছি। আর এ গানটি স্থান পেয়েছিল আমার প্রথম অ্যালবামে। আমার কাছে তার লেখা এখনো তিনটা গান আছে। ইচ্ছে আছে গানগুলো করে ফেলার।’

আঁখি আলমগীরের সংগীতজীবনের শুরুর গল্পটা আমরা অনেকেই জানি। এই পথচলায় বন্ধুর মতো পাশে থেকেছেন বাবা-মা ও অসংখ্য ভক্ত। ছোটবেলায় খালা বিনু আহমেদের কাছে তার গানের হাতেখড়ি। তারপর টানা আট বছর ক্ল্যাসিক্যাল শিখেছেন ওস্তাদ আখতার সাদমানীর কাছে। পরবর্তীতে তিনি গানের চর্চা করেন ওস্তাদ সঞ্জীব দের কাছে। এখনো সময় পেলে গুরুর সান্নিধ্যে বসে যান।

গীতিকার হিসেবে কবি খোশনূর অল্প সময়ে জনপ্রিয়তা অর্জন করেন। কিন্তু হঠাৎ করে কেন তিনি নিজেকে আড়াল করে নিলেন, এ প্রসঙ্গে জানতে চাইলে তিনি বলেন, ‘আমি নিজে ইচ্ছে করে কাজ কমায়নি। আমি তো মনে করি সংগীত ভুবনে আমাদের এখনো কিছুই দেওয়া হয়নি। একটা সময় বাংলাদেশের চলচ্চিত্র ও অডিও ইন্ডাস্ট্রির অনেক গুণী পরিচালকরা আমাকে ডেকে নিয়ে গান লেখাতেন। কিন্তু এই সময়ে এসে যেচে পড়ে গান লেখার আমার কোনো ইচ্ছে নেই। তবে একটা কথা বলা প্রয়োজন। এখনো চলচ্চিত্রে কবিদের দিয়ে গান লেখানো প্রয়োজন। তার মানে আমাকে দিয়ে যে লেখাতে হবে তা কিন্তু নয়। এছাড়া ওই সময় আমরা যাদের সঙ্গে চলচ্চিত্রে কাজ করেছি তাদের অনেকেই আজ বেঁচে নেই। আবার অনেকে এখন কাজ করছেন না। মঝেমধ্যে ইচ্ছে হয় নতুনদের সঙ্গে যোগাযোগ করি। তাদের দিয়ে আমার কিছু নতুন গান করায়।’

আজও নিয়মিত গান ও কবিতা লিখছেন খোশনূর। আমরা আঁখির কাছে মায়ের লেখা গানগুলো নিয়ে অ্যালবাম প্রকাশের পরিকল্পনা আছে কি না জানতে চাই। তিনি বলেন, ‘মায়ের লেখা গান নিয়ে আমার গাওয়া এবং বিশিষ্ট শিল্পীরা যারা মায়ের গানগুলো গেয়েছেন, সেই হিট গানগুলো নিয়ে পূর্ণাঙ্গ একটি অ্যালবাম বের করার পরিকল্পনা করছি। জানি, এখন আর কেউ পূর্ণাঙ্গ অ্যালবাম শোনে না। তারপরও গানগুলো সংক্ষরণের জন্য আমি এ কাজটি শুরু করব এ বছরই।’ আঁখির কথা শেষ হতে না হতে আমাদের খুব জানতে ইচ্ছে হলো, কবি খোশনূরের কাছে সংরক্ষিত গানের সংখ্যা কেমন, উত্তরে তিনি বলেন, ‘খুব মূল্যবান প্রশ্ন। আমার কাছে এখনো প্রচুর গান আছে। আমি যখন গান লিখি, তখন গানের মুখ ও প্রথম অন্তরাটা লিখে রাখি। এমন মুখ আর অন্তরা লেখা প্রচুর গান আমার কাছে আছে। এখন আমি চেষ্টা করছি ওই অসম্পূর্ণ গানগুলো সম্পূর্ণ করার। কারণ নিঃশ্বাসের কোনো বিশ্বাস নেই। আমি চাই না, আমার চলে যাওয়ার পর এই গানগুলো নিয়ে কোনো বিতর্ক হোক।’ এ কথার রেশ কাটতে না কাটতে আমাদের প্রশ্ন ছিল এই বইমেলায় তার নতুন কোনো বই প্রকাশ হচ্ছে কি না। কবি খোশনূর বলেন, ‘কবিতা, গল্প, উপন্যাস, কিশোর ক্লাসিক, ইংরেজি, ছোটদের ছড়া সব মিলিয়ে প্রায় ৫৫টি বই আছে আমার। এবারের বইমেলায় আমার একটি বই রি-প্রিন্ট হচ্ছে। নাম ‘সূর্যকন্যা’। গত বইমেলায় প্রকাশিত হয়েছিল আমার তিনটি বই।’

গানের পাশাপাশি বর্তমানে মিউজিক ভিডিওর একটি বড় ইন্ডাস্ট্রি আমাদের দেশে গড়ে উঠেছে। এ বিষয়ে জানতে চাইলে আঁখি বলেন, ‘এটি ভালো কি মন্দ, ওই যুক্তিতর্কে আমি যাব না। আমি শুধু বুঝি, যে মাধ্যমে আমার গানটি সবার মাঝে পৌঁছবে আমি সে মাধ্যমটি গ্রহণ করব। আর একটি বিষয় আমি বুঝি, আমাকে আধুনিকতার সঙ্গে চলতে হবে। তা না হলে আমি হারিয়ে যাব। ইউটিউব প্রসঙ্গে আরও একটি কথা বলি। আমরা যে ইউটিউবে দেখছি, আমার গানটি এত কোটি ভিউ হয়েছে, অত কোটি ভিউ হয়েছে। আর তা নিয়ে আত্মতৃপ্তিতে থাকি। বিষয়টা কিন্তু তা নয়। ভিউ আর লিসেনার কিন্তু এক বিষয় নয়। লিসেনার বিষয়টি ভিন্ন। কোনো শিল্পীকে না দেখে তার শুধু গান শুনে মনে ধারণ করার বিষয়টি হচ্ছে লিসেনার। আর এসব গান শ্রোতারা কোনো দিন ভুলে যেতে পারে না। আমার এমন অনেক গান আছে যার এখনো কোনো ভিডিও করা হয়নি। কিন্তু এখনো যখন স্টেজে দাঁড়াই দর্শকরা আমাকে সেই গানগুলো গাইতে বলে।’

আঁখি আলমগীরের কথার মধ্যে ঢুকে খোশনূর বলেন, “আমি আঁখির সব গানের মিউজিক ভিডিওগুলো দেখেছি। সর্বশেষ দেখলাম আঁখি ও আসিফের ‘টিপ টিপ বৃষ্টি’ গানের ভিডিও। গানের পাশাপাশি দুজনই ভালো অভিনয় করেছে এই ভিডিওটিতে।” খ্যাতিমান অভিনেতা আলমগীরের কন্যা আপনি। মা খোশনূর একজন স্বনামখ্যাত গীতিকবি। এটা কি বাড়তি একটা চাপ ছিল নিজের ক্যারিয়ারে। একটু হেসে আঁখি উত্তর দিলেন, ‘অবশ্যই বাড়তি একটা চাপ ছিল। এই চাপের মধ্যে এখনো রয়েছি। একটা বিষয় দেখবেন যারা অনেক বড় স্টারের ছেলেমেয়ে অন্যরা ভাবে তাদের জন্য সবকিছু খুব সহজ। আলমগীরের মেয়ে হিসেবে মিডিয়ার মানুষ হয়তো আমাকে সবাই চেনে। একবার হয়তো সেই পরিচয়ে সুযোগ দিলেন। বারবার কিন্তু সুযোগ দেবেন না। প্রতিনিয়ত তাদের বাবা-মায়ের সঙ্গে তুলনা করা হয়। এই তুলনা করাটা ঠিক নয়। কেননা তারা হলেন লিজেন্ড। তাদের সঙ্গে তুলনা চলে না, কিন্তু তুলনা চলে আসে। এটা আসবে বলেই বড় হয়ে কখনো সিনেমায় নায়িকা হতে চাইনি। এ কারণে নিজের একটা ক্ষেত্র তৈরি করে নিয়েছি।’ সময় গড়াতে আমাদের আড্ডা জমে উঠছিল। সময়ের সঙ্গে বোঝাপড়া করে এই দুই গুণী মানুষের কাছ থেকে বিদায় নিয়ে আমাদের চলে আসতে হয়।

এই বিভাগের আরও খবর
সার্জারি নিয়ে শ্রাবন্তী
সার্জারি নিয়ে শ্রাবন্তী
চলছে লাক্স সুপারস্টার
চলছে লাক্স সুপারস্টার
কোয়েলের জন্য কাঁদলেন বাবা রঞ্জিত মল্লিক
কোয়েলের জন্য কাঁদলেন বাবা রঞ্জিত মল্লিক
শেখ ইসতিয়াককে নিয়ে আবেগঘন রফিকুল আলম
শেখ ইসতিয়াককে নিয়ে আবেগঘন রফিকুল আলম
সিনেপ্লেক্সে মানবতা বনাম কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তার দ্বন্দ্ব
সিনেপ্লেক্সে মানবতা বনাম কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তার দ্বন্দ্ব
ক্যাপিটাল ড্রামায় ‘খুঁজি তোকে’
ক্যাপিটাল ড্রামায় ‘খুঁজি তোকে’
নায়ক জুটি কেন হারিয়ে গেছে
নায়ক জুটি কেন হারিয়ে গেছে
চার নায়ক এক ভিলেন
চার নায়ক এক ভিলেন
মন খারাপ শাবনূরের
মন খারাপ শাবনূরের
হানিফ সংকেতের ইত্যাদি এবার কুড়িগ্রামের উলিপুরে
হানিফ সংকেতের ইত্যাদি এবার কুড়িগ্রামের উলিপুরে
‘গানটা নাকি পঞ্চমের বাসার কাজের বুয়ার লেখা!’
‘গানটা নাকি পঞ্চমের বাসার কাজের বুয়ার লেখা!’
রোমান্টিক আর অ্যাকশনে আটকে আছে ঢাকাই ছবি
রোমান্টিক আর অ্যাকশনে আটকে আছে ঢাকাই ছবি
সর্বশেষ খবর
গাজায় সহিংসতা অব্যাহত থাকলে হামাসকে হামলার হুঁশিয়ারি ট্রাম্পের
গাজায় সহিংসতা অব্যাহত থাকলে হামাসকে হামলার হুঁশিয়ারি ট্রাম্পের

১ সেকেন্ড আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাফল্যের ধারা অব্যাহত রেখেছে সামসুল হক খান স্কুল অ্যান্ড কলেজ
সাফল্যের ধারা অব্যাহত রেখেছে সামসুল হক খান স্কুল অ্যান্ড কলেজ

৩ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

সেনাবাহিনীকে সব বিতর্কের ঊর্ধ্বে রাখতেই হবে
সেনাবাহিনীকে সব বিতর্কের ঊর্ধ্বে রাখতেই হবে

২৩ মিনিট আগে | মুক্তমঞ্চ

মেঘলা থাকতে পারে ঢাকার আকাশ, বৃষ্টির আভাস নেই
মেঘলা থাকতে পারে ঢাকার আকাশ, বৃষ্টির আভাস নেই

২৮ মিনিট আগে | নগর জীবন

প্রায় ১৭ ঘণ্টা পর নিয়ন্ত্রণে সিইপিজেডের আগুন, ধসে গেছে ভবনের ছাদ
প্রায় ১৭ ঘণ্টা পর নিয়ন্ত্রণে সিইপিজেডের আগুন, ধসে গেছে ভবনের ছাদ

৩৫ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ইসরায়েল সমর্থকরা নিষিদ্ধ হলো ইউরোপা লিগের ম্যাচে
ইসরায়েল সমর্থকরা নিষিদ্ধ হলো ইউরোপা লিগের ম্যাচে

৪৩ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

সংসদ ভবন এলাকায় সব ধরনের ড্রোন ওড়ানো নিষেধ
সংসদ ভবন এলাকায় সব ধরনের ড্রোন ওড়ানো নিষেধ

৫৬ মিনিট আগে | জাতীয়

ট্রাম্প-পুতিনের দীর্ঘ ফোনালাপ, হাঙ্গেরিতে বৈঠকের ঘোষণা
ট্রাম্প-পুতিনের দীর্ঘ ফোনালাপ, হাঙ্গেরিতে বৈঠকের ঘোষণা

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভিপি-এজিএস শিবিরের মোস্তাকুর-সালমান, জিএস আম্মার
ভিপি-এজিএস শিবিরের মোস্তাকুর-সালমান, জিএস আম্মার

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

জুলাই জাতীয় সনদ স্বাক্ষর আজ
জুলাই জাতীয় সনদ স্বাক্ষর আজ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কেনিয়ার সাবেক প্রধানমন্ত্রীর লাশ দেখতে গিয়ে নিরাপত্তাবাহিনীর গুলিতে নিহত ৪
কেনিয়ার সাবেক প্রধানমন্ত্রীর লাশ দেখতে গিয়ে নিরাপত্তাবাহিনীর গুলিতে নিহত ৪

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নভেম্বরে সেনেগাল ও তিউনিসিয়ার বিপক্ষে খেলবে ব্রাজিল
নভেম্বরে সেনেগাল ও তিউনিসিয়ার বিপক্ষে খেলবে ব্রাজিল

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কেনিয়ার বিরোধীদলীয় নেতা রাইলা ওডিঙ্গা মারা গেছেন
কেনিয়ার বিরোধীদলীয় নেতা রাইলা ওডিঙ্গা মারা গেছেন

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাকসু নির্বাচনে জয়ের পথে শিবির
রাকসু নির্বাচনে জয়ের পথে শিবির

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৭ অক্টোবর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৭ অক্টোবর)

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

খেলায় ফিরলেন টেম্বা বাভুমা
খেলায় ফিরলেন টেম্বা বাভুমা

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইনসাফ কায়েমে মহানবী (সা.)-এর আদর্শ
ইনসাফ কায়েমে মহানবী (সা.)-এর আদর্শ

২ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

স্থায়ী যুদ্ধবিরতির বল ‘আফগান তালেবানের কোর্টে’: পাকিস্তানের প্রধানমন্ত্রী
স্থায়ী যুদ্ধবিরতির বল ‘আফগান তালেবানের কোর্টে’: পাকিস্তানের প্রধানমন্ত্রী

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুক্তরাজ্যে অভিবাসনে ভাষাগত দক্ষতার নতুন নিয়ম
যুক্তরাজ্যে অভিবাসনে ভাষাগত দক্ষতার নতুন নিয়ম

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নির্বাচনের প্রস্তুতি : ছুটির দিনেও ইসি কর্মকর্তাদের অফিস করার নির্দেশ
নির্বাচনের প্রস্তুতি : ছুটির দিনেও ইসি কর্মকর্তাদের অফিস করার নির্দেশ

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জুলাই সনদ স্বাক্ষর অনুষ্ঠানে অংশ না নেওয়ার ঘোষণা এনসিপির
জুলাই সনদ স্বাক্ষর অনুষ্ঠানে অংশ না নেওয়ার ঘোষণা এনসিপির

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

নেত্রকোনায় প্রধান শিক্ষকের রহস্যজনক মৃত্যু, স্ত্রী গ্রেফতার
নেত্রকোনায় প্রধান শিক্ষকের রহস্যজনক মৃত্যু, স্ত্রী গ্রেফতার

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

টাঙ্গাইলে পিকআপ ভ্যান-মাহিন্দ্রা সংঘর্ষে নিহত ২
টাঙ্গাইলে পিকআপ ভ্যান-মাহিন্দ্রা সংঘর্ষে নিহত ২

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ধর্ম অবমাননা কাঠামোগত ইসলামবিদ্বেষের ফল
ধর্ম অবমাননা কাঠামোগত ইসলামবিদ্বেষের ফল

৮ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

ভালো নির্বাচনের পথে যত বাধা
ভালো নির্বাচনের পথে যত বাধা

৮ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

বাংলাদেশকে ১০ উইকেটে হারিয়ে সেমিফাইনালে অস্ট্রেলিয়া
বাংলাদেশকে ১০ উইকেটে হারিয়ে সেমিফাইনালে অস্ট্রেলিয়া

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

যেভাবে মিলবে একীভূত পাঁচ ব্যাংকের আমানত
যেভাবে মিলবে একীভূত পাঁচ ব্যাংকের আমানত

৮ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

লাখো মানুষের হাতে মশাল, ‘জাগো বাহে, তিস্তা বাঁচাই’ স্লোগানে উত্তাল উত্তরাঞ্চল
লাখো মানুষের হাতে মশাল, ‘জাগো বাহে, তিস্তা বাঁচাই’ স্লোগানে উত্তাল উত্তরাঞ্চল

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চাকসুতে বিজয়ীদের সংবর্ধনা দিলেন ছাত্রদলের সাধারণ সম্পাদক
চাকসুতে বিজয়ীদের সংবর্ধনা দিলেন ছাত্রদলের সাধারণ সম্পাদক

৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বাংলাদেশ থেকে কর্মী নেবে ইরাক
বাংলাদেশ থেকে কর্মী নেবে ইরাক

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সর্বাধিক পঠিত
শনিবার খোলা থাকবে ব্যাংক
শনিবার খোলা থাকবে ব্যাংক

১৫ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

‘কিছুদিনের মধ্যে জাতীয় বেতন স্কেল’
‘কিছুদিনের মধ্যে জাতীয় বেতন স্কেল’

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ওয়ানডেতে অস্ট্রেলিয়ার বিপক্ষে সর্বোচ্চ রানের রেকর্ড বাংলাদেশের
ওয়ানডেতে অস্ট্রেলিয়ার বিপক্ষে সর্বোচ্চ রানের রেকর্ড বাংলাদেশের

১৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

তিনটি শর্ত না মানলে জুলাই সনদে সই করবে না এনসিপি
তিনটি শর্ত না মানলে জুলাই সনদে সই করবে না এনসিপি

১৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

এইচএসসি ও সমমান পরীক্ষায় কোন বোর্ডে পাসের হার কত?
এইচএসসি ও সমমান পরীক্ষায় কোন বোর্ডে পাসের হার কত?

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চট্টগ্রাম ইপিজেডে ভয়াবহ আগুন, নিয়ন্ত্রণে ১৭ ইউনিট
চট্টগ্রাম ইপিজেডে ভয়াবহ আগুন, নিয়ন্ত্রণে ১৭ ইউনিট

১৮ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

২০২ শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের একজনও পাস করেনি
২০২ শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের একজনও পাস করেনি

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনা-কামালের ১৪০০ বার মৃত্যুদণ্ড হওয়া উচিত: চিফ প্রসিকিউটর
শেখ হাসিনা-কামালের ১৪০০ বার মৃত্যুদণ্ড হওয়া উচিত: চিফ প্রসিকিউটর

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সিআইএকে অভিযানের অনুমতি দিলেন ট্রাম্প, ভেনেজুয়েলায় সরাসরি মার্কিন হামলা?
সিআইএকে অভিযানের অনুমতি দিলেন ট্রাম্প, ভেনেজুয়েলায় সরাসরি মার্কিন হামলা?

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চীন-তুরস্ক-ফ্রান্স থেকে ১৩২ যুদ্ধবিমান কিনছে ইন্দোনেশিয়া
চীন-তুরস্ক-ফ্রান্স থেকে ১৩২ যুদ্ধবিমান কিনছে ইন্দোনেশিয়া

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কেন সমুদ্রে বিস্ফোরিত হয় আলোচিত ডুবোযান টাইটান, জানাল যুক্তরাষ্ট্র
কেন সমুদ্রে বিস্ফোরিত হয় আলোচিত ডুবোযান টাইটান, জানাল যুক্তরাষ্ট্র

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১৩৬ দিন অন্ধকারে থাকবে কানাডার যে এলাকা
১৩৬ দিন অন্ধকারে থাকবে কানাডার যে এলাকা

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

২০২৬ সালের ঈদুল ফিতরের সম্ভাব্য তারিখ জানিয়েছেন জ্যোতির্বিদরা
২০২৬ সালের ঈদুল ফিতরের সম্ভাব্য তারিখ জানিয়েছেন জ্যোতির্বিদরা

১২ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

জুলাই সনদ স্বাক্ষর অনুষ্ঠানে খালেদা জিয়াকে আমন্ত্রণ জানাল ঐকমত্য কমিশন
জুলাই সনদ স্বাক্ষর অনুষ্ঠানে খালেদা জিয়াকে আমন্ত্রণ জানাল ঐকমত্য কমিশন

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পাসের হার ও জিপিএ-৫ প্রাপ্তিতে এগিয়ে ছাত্রীরা
পাসের হার ও জিপিএ-৫ প্রাপ্তিতে এগিয়ে ছাত্রীরা

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘ভারত-সমর্থিত’ ৩৪ সন্ত্রাসীকে হত্যা করল পাকিস্তান
‘ভারত-সমর্থিত’ ৩৪ সন্ত্রাসীকে হত্যা করল পাকিস্তান

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘এবার এইচএসসির ফলের বাস্তব চিত্র সামনে এসেছে’
‘এবার এইচএসসির ফলের বাস্তব চিত্র সামনে এসেছে’

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েলি হামলায় হুথির সামরিক প্রধান নিহত
ইসরায়েলি হামলায় হুথির সামরিক প্রধান নিহত

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ওয়ানডে দলে ফিরলেন সৌম্য, বাদ নাঈম-নাহিদ
ওয়ানডে দলে ফিরলেন সৌম্য, বাদ নাঈম-নাহিদ

১৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মেট্রোরেল চলাচলের নতুন সময়সূচি প্রকাশ
মেট্রোরেল চলাচলের নতুন সময়সূচি প্রকাশ

১৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

যশোর বোর্ডে ২০ কলেজে শতভাগ ফেল
যশোর বোর্ডে ২০ কলেজে শতভাগ ফেল

১৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জুলাই সনদ স্বাক্ষর অনুষ্ঠানে অংশ না নেওয়ার ঘোষণা এনসিপির
জুলাই সনদ স্বাক্ষর অনুষ্ঠানে অংশ না নেওয়ার ঘোষণা এনসিপির

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বসুন্ধরা কমিউনিটি পার্ক উদ্বোধন
বসুন্ধরা কমিউনিটি পার্ক উদ্বোধন

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বীর মুক্তিযোদ্ধা সাহাবুদ্দিন আহমেদের রাষ্ট্রীয় ফিউনারেল প্যারেড অনুষ্ঠিত
বীর মুক্তিযোদ্ধা সাহাবুদ্দিন আহমেদের রাষ্ট্রীয় ফিউনারেল প্যারেড অনুষ্ঠিত

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

লাখো মানুষের হাতে মশাল, ‘জাগো বাহে, তিস্তা বাঁচাই’ স্লোগানে উত্তাল উত্তরাঞ্চল
লাখো মানুষের হাতে মশাল, ‘জাগো বাহে, তিস্তা বাঁচাই’ স্লোগানে উত্তাল উত্তরাঞ্চল

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শতাব্দীর সেরা ডিভোর্সে ১ বিলিয়ন ডলার থেকে মুক্তি পেলেন দ. কোরিয়ার ধনকুবের
শতাব্দীর সেরা ডিভোর্সে ১ বিলিয়ন ডলার থেকে মুক্তি পেলেন দ. কোরিয়ার ধনকুবের

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চাকসুতে বিজয়ীদের সংবর্ধনা দিলেন ছাত্রদলের সাধারণ সম্পাদক
চাকসুতে বিজয়ীদের সংবর্ধনা দিলেন ছাত্রদলের সাধারণ সম্পাদক

৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

নিয়ন্ত্রণে আসেনি সিইপিজেডের আগুন, ঝুঁকিপূর্ণ হয়ে পড়েছে কারখানার ভবন
নিয়ন্ত্রণে আসেনি সিইপিজেডের আগুন, ঝুঁকিপূর্ণ হয়ে পড়েছে কারখানার ভবন

১৪ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

এইচএসসির ফল পুনঃনিরীক্ষণে নতুন নিয়ম, জেনে নিন কীভাবে
এইচএসসির ফল পুনঃনিরীক্ষণে নতুন নিয়ম, জেনে নিন কীভাবে

২১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

রুশ তেল কেনা বন্ধ, ট্রাম্পের দাবির জবাবে যা বললো ভারত
রুশ তেল কেনা বন্ধ, ট্রাম্পের দাবির জবাবে যা বললো ভারত

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
গাজায় ফের যুদ্ধের শঙ্কা
গাজায় ফের যুদ্ধের শঙ্কা

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপির মনোনয়ন চান নারী নেত্রীসহ চারজন
বিএনপির মনোনয়ন চান নারী নেত্রীসহ চারজন

নগর জীবন

নিখোঁজ হবিগঞ্জের ৩৫ যুবক থামছে না স্বজনদের কান্না
নিখোঁজ হবিগঞ্জের ৩৫ যুবক থামছে না স্বজনদের কান্না

পেছনের পৃষ্ঠা

ছোট হয়েছে রুটি, বেড়েছে দাম
ছোট হয়েছে রুটি, বেড়েছে দাম

পেছনের পৃষ্ঠা

নিগারদের পাত্তাই দিল না অস্ট্রেলিয়া
নিগারদের পাত্তাই দিল না অস্ট্রেলিয়া

মাঠে ময়দানে

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

সিইপিজেডে ভয়াবহ আগুন
সিইপিজেডে ভয়াবহ আগুন

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপির অর্ধডজন জামায়াতের একক প্রার্থী
বিএনপির অর্ধডজন জামায়াতের একক প্রার্থী

নগর জীবন

মালেক পরিবারের সবাই মিলে লুটপাট
মালেক পরিবারের সবাই মিলে লুটপাট

প্রথম পৃষ্ঠা

জুলাইয়ে কেউ মাস্টারমাইন্ড ছিল না
জুলাইয়ে কেউ মাস্টারমাইন্ড ছিল না

প্রথম পৃষ্ঠা

ডাকসু-জাকসু-চাকসুর প্রতিচ্ছবি আগামীতে জাতি দেখবে
ডাকসু-জাকসু-চাকসুর প্রতিচ্ছবি আগামীতে জাতি দেখবে

প্রথম পৃষ্ঠা

ঐকমত্য কমিশন জাতিকে বিভক্ত করেছে
ঐকমত্য কমিশন জাতিকে বিভক্ত করেছে

নগর জীবন

পাকিস্তানের হামলায় ক্ষতিগ্রস্ত বাড়ির ধ্বংসাবশেষ অপসারণ
পাকিস্তানের হামলায় ক্ষতিগ্রস্ত বাড়ির ধ্বংসাবশেষ অপসারণ

পেছনের পৃষ্ঠা

ভালো নির্বাচনের পথে যত বাধা
ভালো নির্বাচনের পথে যত বাধা

সম্পাদকীয়

ইতিহাস রক্ষা করাই আমাদের কাজ
ইতিহাস রক্ষা করাই আমাদের কাজ

প্রথম পৃষ্ঠা

মানবিকের ফলে ধস ইংরেজিতেও বিপর্যয়
মানবিকের ফলে ধস ইংরেজিতেও বিপর্যয়

প্রথম পৃষ্ঠা

খালেদা জিয়া মেডিকেল বোর্ডের নিবিড় পর্যবেক্ষণে
খালেদা জিয়া মেডিকেল বোর্ডের নিবিড় পর্যবেক্ষণে

প্রথম পৃষ্ঠা

শতভাগ পাসে নেই নামিদামি কলেজ
শতভাগ পাসে নেই নামিদামি কলেজ

নগর জীবন

আয়ুপথ
আয়ুপথ

সাহিত্য

ধর্ম অবমাননা কাঠামোগত ইসলামবিদ্বেষের ফল
ধর্ম অবমাননা কাঠামোগত ইসলামবিদ্বেষের ফল

সম্পাদকীয়

জুলাই হত্যাকাণ্ডের বিচার অবশ্যই হবে
জুলাই হত্যাকাণ্ডের বিচার অবশ্যই হবে

নগর জীবন

নৌবাহিনীতে চাকরির নামে প্রতারণায় দুজন গ্রেপ্তার
নৌবাহিনীতে চাকরির নামে প্রতারণায় দুজন গ্রেপ্তার

নগর জীবন

নতজানু
নতজানু

সাহিত্য

হাসিনার আমলে অনেক নেতার নামে মামলাও হয়নি
হাসিনার আমলে অনেক নেতার নামে মামলাও হয়নি

নগর জীবন

শুরু হচ্ছে ইসির সিরিজ বৈঠক
শুরু হচ্ছে ইসির সিরিজ বৈঠক

প্রথম পৃষ্ঠা

‘ভারত-সমর্থিত’ ৩৪ সন্ত্রাসীকে হত্যা করল পাকিস্তান
‘ভারত-সমর্থিত’ ৩৪ সন্ত্রাসীকে হত্যা করল পাকিস্তান

পূর্ব-পশ্চিম

সমাজমাধ্যমে প্রচার প্রচারণায় মানতে হবে সাত নির্দেশনা
সমাজমাধ্যমে প্রচার প্রচারণায় মানতে হবে সাত নির্দেশনা

পেছনের পৃষ্ঠা

ভোট নিয়ে কোনো আপস নয়
ভোট নিয়ে কোনো আপস নয়

নগর জীবন

১৬ দিনেই হাসপাতালে ভর্তি ১০ হাজার ডেঙ্গু রোগী
১৬ দিনেই হাসপাতালে ভর্তি ১০ হাজার ডেঙ্গু রোগী

পেছনের পৃষ্ঠা

ক্যাপিটাল ড্রামায় ‘খুঁজি তোকে’
ক্যাপিটাল ড্রামায় ‘খুঁজি তোকে’

শোবিজ