শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শনিবার, ২৩ ফেব্রুয়ারি, ২০১৯ আপডেট:

তিন প্রজন্মের মেলবন্ধন...

কবি খোশনূর, তিনি জাতীয় কবি সংগঠন ‘অনুপ্রাস’-এর প্রতিষ্ঠাতা সভাপতি। অন্যদিকে জনপ্রিয় কণ্ঠশিল্পীদের তালিকায় আঁখি আলমগীরের নাম রয়েছে শীর্ষে। আঁখির দুই মেয়ে স্নেহা ও আরিয়া করছে এখন পড়াশোনা। এবারের তিন প্রজন্মের গল্প তুলে ধরেছেন - আলী আফতাব
প্রিন্ট ভার্সন
তিন প্রজন্মের মেলবন্ধন...

 

কবি খোশনূর, আঁখি আলমগীর ও তার দুই মেয়ে স্নেহা ও আরিয়া। এই তিন প্রজন্মকে এক করার ইচ্ছে ছিল আমাদের অনেক আগে থেকেই। স্টেজ শো আর বাচ্চাদের পরীক্ষার কারণে সময় হয়ে উঠছিল না। সম্প্রতি আমরা তাদের কাছ থেকে এই সাক্ষাৎকারের গ্রিন সিগন্যাল পাই। আর সময়ক্ষেপণ না করে আমরা ছুটি তাদের বাড়ির উদ্দেশে। দুপুর শেষে সূর্য যখন তার আলো দিতে দিতে ক্লান্ত, তার ঠিক কিছুক্ষণ আগে আমরা উপস্থিত হই আঁখি আলমগীরের বাসায়। লিফটে পাঁচতলায় উঠে দরজায় যখন নক করতে যাব, ঠিক ওই সময় আমাদের চোখে পড়ে একটি সাদা রঙের ইট, তার গায়ে লেখা ইংরেজিতে আঁখি। বিষয়টি আমাদের কাছে বেশ মজাই লাগল। মনে মনে তখনই ভেবে নিয়েছি আজ গল্প শুরু করব এই ইট থেকে। ঘরে ঢুকে বসতেই প্রথমে আমাদের সঙ্গে দেখা দেন আঁখি আলমগীর। তারপর একে একে আসেন তার মা খ্যাতিমান কবি খোশনূর ও আঁখি আলমগীরের দুই মেয়ে স্নেহা ও আরিয়া। নিজ হাতে বানানো কেক দিয়ে আতিথেয়তা শেষে আমরা চলে যাই ছবি তুলতে। লাজুক স্নেহা আর আরিয়াকে মাঝে রেখে দুই পাশে দাঁড়িয়ে যান খোশনূর ও আঁখি আলমগীর। একের পর এক ছবির মধ্য দিয়ে এই তিন প্রজন্ম ফ্রেমে বন্দী হন। তারপরই শুরু হয় আমাদের আড্ডার মূল পর্ব।

কথা ছিল আড্ডার শুরু হবে দরজার বাইরে রাখা ‘আঁখি’ লেখা ইট প্রসঙ্গে। শুরুতেই এ বিষয়টি নিয়ে জানতে চাই আঁখি আলমগীরের কাছে। তিনি একগাল হেসে উত্তর দেন, ‘আমাদের এক পরিচিত ভাই আছেন। আমার গানের অনেক ভক্ত।  টাঙ্গাইলে থাকেন। পেশায় একজন ঠিকাদার। তিনি যখন কোনো কাজের কন্ট্রাক পান, তার প্রয়োজনীয় সব ইট সে আঁখি নাম লিখে অর্ডার করেন। যদিও ওই ইটগুলো সিমেন্ট বালির আস্তরের নিচে চলে যায়। তার কথা হলো, আমি যার গানের এত ভক্ত, আমার বানানো স্থাপনাগুলোর ভিত হবে আঁখি নামের ইট দিয়ে।’ এ কথার রেশ থাকতে থাকতে আমরা প্রশ্ন করি এই ইট আপনার বাসায় এলো কী করে? উত্তরে আঁখি জানান, ‘একদিন তিনি এই ইটটি একটি র‌্যাপিং পেপারে মুড়িয়ে আমার বাসায় নিয়ে আসেন। আমি জানতে চাই, এর ভিতর কি আছে? তিনি বললেন, খুলে দেখুন। আমি খুলে দেখলাম তার মধ্যে একটি ইট, যার গায়ে ইংরেজিতে লেখা আঁখি। আমি অবাক হয়ে গেলাম। তারপর এই ইটের গায়ে সাদা রং দিয়ে দরজার বাইরে সাজিয়ে রেখেছি।’

আঁখি আলমগীরের মজার গল্প শেষে আমরা চলে যাই কবি খোশনূরের কাছে। আমরা জানি চলচ্চিত্র ও অডিও গান মিলিয়ে প্রায় ৫০০ গানের গীতিকার তিনি। আমরা তার মুখেই শুনতে চাই গীতিকার হয়ে ওঠার গল্প। তিনি বলেন, ‘আমার মায়ের (কবি ও সাহিত্যিক জোবেদা খাতুন) কাছ থেকে উদ্বুদ্ধ হয়ে আমি কবিতা লিখতে শুরু করি। আমার বাবা গান পছন্দ করতেন। মাঝে মাঝে ঘরে তিনি কীর্তন গাইতেন। আমরা সব ভাইবোন কেউ গান গাইত, কেউ ছবি আঁকত। সব মিলিয়ে একটি সাংস্কৃতিক পরিমণ্ডলের মধ্য দিয়ে আমরা বড় হয়েছি। আমার মা বলতেন,  আমি ছোটবেলা থেকেই কথা বানিয়ে বানিয়ে বলতাম। সেগুলো আমার মা লিখে রাখতেন। আমি যখন তৃতীয় বা চতুর্থ শ্রেণিতে পড়ি ওই লেখাগুলো মা আমাকে দেন। আমি দেখলাম আমার মজার মজার অসম্পূর্ণ কথাগুলো মা তারিখ দিয়ে লিখে রেখেছেন। এভাবে মা আমার লেখার প্রেরণা জোগায়। যখন পঞ্চম শ্রেণিতে পড়ি, তখন ইত্তেফাকের ‘কচিকাঁচার আসরে’, দৈনিক বাংলার ‘সাতভাই চম্পা’ ও পাকিস্তান আমলে কিশোর ক্লাসিক ‘সাম্পান’ পত্রিকায় লিখতাম। এভাবেই শুরু। তারপর ঈদে কিংবা পয়লা বৈশাখে বিশেষ সংখ্যাগুলোর জন্য অনেকেই আমার কাছে লেখা চাইত। বিশেষ করে রোকনুজ্জামান খান দাদাভাই। আমি প্রয়াত নূরজাহান আপা (নূরজাহান বেগম) ‘বেগম’ পত্রিকার সম্পাদক তার কাছে চিরকৃতজ্ঞ। কারণ তার কথায় আমি বাংলায় লেখাপড়া করেছি। আমার লেখালেখির উৎসাহও কিন্তু তিনিই জুগিয়েছেন।’

লেখালেখির পর্ব চুকিয়ে আমরা খোশনূরের কাছে জানতে চাই, সিনেমায় তার কাজের কথা। তিনি বলেন, ‘ঝুমকা’ ছবিতে আমি প্রথম গান লিখি। এ ছবির সবগুলো গান লিখেছিল গাজী মাজহারুল আনোয়ার। এ ছবির একটি মূল গান ছিল যা আমাকে গাজী ভাই লিখতে বলেন। তারপর আমি ‘বিচারপতির বিচার হবে কার আদালতে.. কোনো মতে’ এ গানটি লিখি। গানটিতে কণ্ঠ দেন সৈয়দ আবদুল হাদী ও সাবিনা ইয়াসমিন। এটাই আমার প্রথম গান।’ আঁখি আলমগীর ও খোশনূরের কথার মঝে ডুবেছিলেন আঁখির দুই মেয়ে। আমরা তার বড় মেয়ে স্নেহার কাছে প্রশ্ন করি, ‘মার গানগুলো শোনা হয়? স্নেহার উত্তর হ্যাঁ। আমি মায়ের সব গান শুনি। তার সব গান আমার ভালো লাগে।’ আরিয়ার কাছে প্রশ্ন ছিল, ‘স্কুলে মা কিংবা নানী খোশনূরকে নিয়ে কোনো কথা হয় কি না? উত্তরে আরিয়া  জানায়, ‘স্কুলে আমাদের মা ও দাদুকে প্রায় অনেকেই চেনেন। এ বিষয়টি আমার কাছে অনেক ভালো লাগে।’ দুই মেয়ের কথা শেষ হতে না হতে আমরা আঁখি আলমগীরের কাছে প্রশ্ন করি, ‘এ দুই মেয়েকে গানের জগতে আনার কোনো ইচ্ছে আছে কি না? আঁখির উত্তর, ‘এ বিষয়ে আমার কোনো জোর জবরদস্তি নেই। তারা যদি পড়াশোনার পাশাপাশি গান করতে চায় তাতে আমার কোনো বাধা থাকবে না। আমার দুই মেয়ে কিন্তু ভালো পিয়ানো বাজায়।’

আমরা জানি, মিডিয়াতে আঁখি আলমগীরের যাত্রা শুরু হয় ১৯৮৪ সালে ‘ভাত দে’ ছবিতে শিশুশিল্পী হিসেবে অভিনয়ের মধ্য দিয়ে। কিন্তু পরবর্তীতে তিনি অভিনেত্রী না হয়ে প্রতিষ্ঠিত হয়েছেন একজন কণ্ঠশিল্পী হিসেবে। এর পেছনের গল্পটি আমরা শুনতে চাই তার মুখে। ‘তিনি বলেন, আমাদের দেশে অভিনেত্রী হিসেবে ক্যারিয়ার শুরু করতে হয় একটু অল্প বয়স থেকে। কিন্তু ওই সময় পড়াশোনার পাশাপাশি অভিনয়টা চালিয়ে নেওয়া সম্ভব ছিল না। কিন্তু আমার বাবা-মা ভালো করে জানত আমি অভিনয় করলে ভালো করব কিন্তু পড়াশোনা আর জীবনেও হবে না। আর ‘ভাত দে’ ছবিতে অভিনয় করার প্রস্তাবটা শাবানা আপা নিয়ে আসেন আমার মায়ের কাছে। আপনারা জানেন এই ছবিতে আমার বাবাও অভিনয় করেছেন। তার মানে হচ্ছে তারা সব কিছু ঠিক করে মাকে রাজি করাতে আমাদের বাসায় শাবানা আপাকে পাঠিয়েছিলেন। তারপর সবার সম্মতিতেই আমি এ ছবিতে অভিনয় করি। এছাড়া আমি আরও একদিক থেকে ভাগ্যবান বলা যেতে পারে। কারণ আমার বাবা আলমগীর একজন খ্যাতিমান অভিনেতা। তার কারণে আমাদের বাসায় অনেক অভিনেতা-অভিনেত্রী ও শিল্পীরা আসতেন। এছাড়া মায়ের কারণে অনেক কবি-সাহিত্যিকের আনাগোনা ছিল আমাদের বাসায়। আরও একটি মজার তথ্য আমি দিতে চাই, কলকাতার জনপ্রিয় গীতিকার পুলক বন্দ্যোপাধ্যায় আমাদের বাসায় মাঝেমধ্যে আসতেন। তার লেখা গান বাংলাদেশে প্রথম আমি গেয়েছি। আর এ গানটি স্থান পেয়েছিল আমার প্রথম অ্যালবামে। আমার কাছে তার লেখা এখনো তিনটা গান আছে। ইচ্ছে আছে গানগুলো করে ফেলার।’

আঁখি আলমগীরের সংগীতজীবনের শুরুর গল্পটা আমরা অনেকেই জানি। এই পথচলায় বন্ধুর মতো পাশে থেকেছেন বাবা-মা ও অসংখ্য ভক্ত। ছোটবেলায় খালা বিনু আহমেদের কাছে তার গানের হাতেখড়ি। তারপর টানা আট বছর ক্ল্যাসিক্যাল শিখেছেন ওস্তাদ আখতার সাদমানীর কাছে। পরবর্তীতে তিনি গানের চর্চা করেন ওস্তাদ সঞ্জীব দের কাছে। এখনো সময় পেলে গুরুর সান্নিধ্যে বসে যান।

গীতিকার হিসেবে কবি খোশনূর অল্প সময়ে জনপ্রিয়তা অর্জন করেন। কিন্তু হঠাৎ করে কেন তিনি নিজেকে আড়াল করে নিলেন, এ প্রসঙ্গে জানতে চাইলে তিনি বলেন, ‘আমি নিজে ইচ্ছে করে কাজ কমায়নি। আমি তো মনে করি সংগীত ভুবনে আমাদের এখনো কিছুই দেওয়া হয়নি। একটা সময় বাংলাদেশের চলচ্চিত্র ও অডিও ইন্ডাস্ট্রির অনেক গুণী পরিচালকরা আমাকে ডেকে নিয়ে গান লেখাতেন। কিন্তু এই সময়ে এসে যেচে পড়ে গান লেখার আমার কোনো ইচ্ছে নেই। তবে একটা কথা বলা প্রয়োজন। এখনো চলচ্চিত্রে কবিদের দিয়ে গান লেখানো প্রয়োজন। তার মানে আমাকে দিয়ে যে লেখাতে হবে তা কিন্তু নয়। এছাড়া ওই সময় আমরা যাদের সঙ্গে চলচ্চিত্রে কাজ করেছি তাদের অনেকেই আজ বেঁচে নেই। আবার অনেকে এখন কাজ করছেন না। মঝেমধ্যে ইচ্ছে হয় নতুনদের সঙ্গে যোগাযোগ করি। তাদের দিয়ে আমার কিছু নতুন গান করায়।’

আজও নিয়মিত গান ও কবিতা লিখছেন খোশনূর। আমরা আঁখির কাছে মায়ের লেখা গানগুলো নিয়ে অ্যালবাম প্রকাশের পরিকল্পনা আছে কি না জানতে চাই। তিনি বলেন, ‘মায়ের লেখা গান নিয়ে আমার গাওয়া এবং বিশিষ্ট শিল্পীরা যারা মায়ের গানগুলো গেয়েছেন, সেই হিট গানগুলো নিয়ে পূর্ণাঙ্গ একটি অ্যালবাম বের করার পরিকল্পনা করছি। জানি, এখন আর কেউ পূর্ণাঙ্গ অ্যালবাম শোনে না। তারপরও গানগুলো সংক্ষরণের জন্য আমি এ কাজটি শুরু করব এ বছরই।’ আঁখির কথা শেষ হতে না হতে আমাদের খুব জানতে ইচ্ছে হলো, কবি খোশনূরের কাছে সংরক্ষিত গানের সংখ্যা কেমন, উত্তরে তিনি বলেন, ‘খুব মূল্যবান প্রশ্ন। আমার কাছে এখনো প্রচুর গান আছে। আমি যখন গান লিখি, তখন গানের মুখ ও প্রথম অন্তরাটা লিখে রাখি। এমন মুখ আর অন্তরা লেখা প্রচুর গান আমার কাছে আছে। এখন আমি চেষ্টা করছি ওই অসম্পূর্ণ গানগুলো সম্পূর্ণ করার। কারণ নিঃশ্বাসের কোনো বিশ্বাস নেই। আমি চাই না, আমার চলে যাওয়ার পর এই গানগুলো নিয়ে কোনো বিতর্ক হোক।’ এ কথার রেশ কাটতে না কাটতে আমাদের প্রশ্ন ছিল এই বইমেলায় তার নতুন কোনো বই প্রকাশ হচ্ছে কি না। কবি খোশনূর বলেন, ‘কবিতা, গল্প, উপন্যাস, কিশোর ক্লাসিক, ইংরেজি, ছোটদের ছড়া সব মিলিয়ে প্রায় ৫৫টি বই আছে আমার। এবারের বইমেলায় আমার একটি বই রি-প্রিন্ট হচ্ছে। নাম ‘সূর্যকন্যা’। গত বইমেলায় প্রকাশিত হয়েছিল আমার তিনটি বই।’

গানের পাশাপাশি বর্তমানে মিউজিক ভিডিওর একটি বড় ইন্ডাস্ট্রি আমাদের দেশে গড়ে উঠেছে। এ বিষয়ে জানতে চাইলে আঁখি বলেন, ‘এটি ভালো কি মন্দ, ওই যুক্তিতর্কে আমি যাব না। আমি শুধু বুঝি, যে মাধ্যমে আমার গানটি সবার মাঝে পৌঁছবে আমি সে মাধ্যমটি গ্রহণ করব। আর একটি বিষয় আমি বুঝি, আমাকে আধুনিকতার সঙ্গে চলতে হবে। তা না হলে আমি হারিয়ে যাব। ইউটিউব প্রসঙ্গে আরও একটি কথা বলি। আমরা যে ইউটিউবে দেখছি, আমার গানটি এত কোটি ভিউ হয়েছে, অত কোটি ভিউ হয়েছে। আর তা নিয়ে আত্মতৃপ্তিতে থাকি। বিষয়টা কিন্তু তা নয়। ভিউ আর লিসেনার কিন্তু এক বিষয় নয়। লিসেনার বিষয়টি ভিন্ন। কোনো শিল্পীকে না দেখে তার শুধু গান শুনে মনে ধারণ করার বিষয়টি হচ্ছে লিসেনার। আর এসব গান শ্রোতারা কোনো দিন ভুলে যেতে পারে না। আমার এমন অনেক গান আছে যার এখনো কোনো ভিডিও করা হয়নি। কিন্তু এখনো যখন স্টেজে দাঁড়াই দর্শকরা আমাকে সেই গানগুলো গাইতে বলে।’

আঁখি আলমগীরের কথার মধ্যে ঢুকে খোশনূর বলেন, “আমি আঁখির সব গানের মিউজিক ভিডিওগুলো দেখেছি। সর্বশেষ দেখলাম আঁখি ও আসিফের ‘টিপ টিপ বৃষ্টি’ গানের ভিডিও। গানের পাশাপাশি দুজনই ভালো অভিনয় করেছে এই ভিডিওটিতে।” খ্যাতিমান অভিনেতা আলমগীরের কন্যা আপনি। মা খোশনূর একজন স্বনামখ্যাত গীতিকবি। এটা কি বাড়তি একটা চাপ ছিল নিজের ক্যারিয়ারে। একটু হেসে আঁখি উত্তর দিলেন, ‘অবশ্যই বাড়তি একটা চাপ ছিল। এই চাপের মধ্যে এখনো রয়েছি। একটা বিষয় দেখবেন যারা অনেক বড় স্টারের ছেলেমেয়ে অন্যরা ভাবে তাদের জন্য সবকিছু খুব সহজ। আলমগীরের মেয়ে হিসেবে মিডিয়ার মানুষ হয়তো আমাকে সবাই চেনে। একবার হয়তো সেই পরিচয়ে সুযোগ দিলেন। বারবার কিন্তু সুযোগ দেবেন না। প্রতিনিয়ত তাদের বাবা-মায়ের সঙ্গে তুলনা করা হয়। এই তুলনা করাটা ঠিক নয়। কেননা তারা হলেন লিজেন্ড। তাদের সঙ্গে তুলনা চলে না, কিন্তু তুলনা চলে আসে। এটা আসবে বলেই বড় হয়ে কখনো সিনেমায় নায়িকা হতে চাইনি। এ কারণে নিজের একটা ক্ষেত্র তৈরি করে নিয়েছি।’ সময় গড়াতে আমাদের আড্ডা জমে উঠছিল। সময়ের সঙ্গে বোঝাপড়া করে এই দুই গুণী মানুষের কাছ থেকে বিদায় নিয়ে আমাদের চলে আসতে হয়।

এই বিভাগের আরও খবর
অক্ষয়ের ফিট রহস্য...
অক্ষয়ের ফিট রহস্য...
ফের কনার আইটেম গান
ফের কনার আইটেম গান
শাকিবকে নিয়ে বুবলী
শাকিবকে নিয়ে বুবলী
মঞ্চ ছেড়ে কেন পালিয়েছিলেন সাবিনা ইয়াসমিন
মঞ্চ ছেড়ে কেন পালিয়েছিলেন সাবিনা ইয়াসমিন
কেন জনপ্রিয়তা হারিয়েছে টিভিনাটক
কেন জনপ্রিয়তা হারিয়েছে টিভিনাটক
রুবিনার পাগল মন
রুবিনার পাগল মন
সেই কাজরী এখন
সেই কাজরী এখন
নায়করাজের সেই ছবি
নায়করাজের সেই ছবি
ঐশ্বরিয়ার গোপন কথা...
ঐশ্বরিয়ার গোপন কথা...
আত্মীয়তার সুতোয় বাঁধা
আত্মীয়তার সুতোয় বাঁধা
মাল্টিপ্লেক্সে ‘হুমায়ূন আহমেদ সপ্তাহ’
মাল্টিপ্লেক্সে ‘হুমায়ূন আহমেদ সপ্তাহ’
চলচ্চিত্র ‘ঢাকাইয়া দেবদাস’
চলচ্চিত্র ‘ঢাকাইয়া দেবদাস’
সর্বশেষ খবর
নির্বাচন যত ঘনিয়ে আসছে, ষড়যন্ত্রও তত বাড়ছে: দুলু
নির্বাচন যত ঘনিয়ে আসছে, ষড়যন্ত্রও তত বাড়ছে: দুলু

এই মাত্র | ভোটের হাওয়া

নেপাল–ভারত ম্যাচ খেলতে কাল দুপুরে আসছেন হামজা
নেপাল–ভারত ম্যাচ খেলতে কাল দুপুরে আসছেন হামজা

১৩ সেকেন্ড আগে | মাঠে ময়দানে

দ্বৈত-নাগরিক প্রবাসীদের প্রার্থিতা নিয়ে লুকোচুরি ও ঝুঁকি
দ্বৈত-নাগরিক প্রবাসীদের প্রার্থিতা নিয়ে লুকোচুরি ও ঝুঁকি

৫২ সেকেন্ড আগে | মুক্তমঞ্চ

রাজধানীতে ৬ লাখ টাকার জাল নোটসহ গ্রেফতার দুই
রাজধানীতে ৬ লাখ টাকার জাল নোটসহ গ্রেফতার দুই

২ মিনিট আগে | নগর জীবন

সিরাজগঞ্জে ধানের শীষের প্রচারণায় মহিলা সমাবেশ
সিরাজগঞ্জে ধানের শীষের প্রচারণায় মহিলা সমাবেশ

৮ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

‘১৩ নভেম্বর আওয়ামী লীগ মাঠে নামলে জনগণ প্রতিশোধ নেবে’
‘১৩ নভেম্বর আওয়ামী লীগ মাঠে নামলে জনগণ প্রতিশোধ নেবে’

৮ মিনিট আগে | জাতীয়

ধানের শীষে ভোট চেয়ে বরিশালে রিকশার‍্যালি
ধানের শীষে ভোট চেয়ে বরিশালে রিকশার‍্যালি

১০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নারীর ঝুলন্ত লাশ উদ্ধার
নারীর ঝুলন্ত লাশ উদ্ধার

১১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নেতা-কর্মী গ্রেফতার ও বন্দর ইজারার প্রতিবাদে বাম জোটের বিক্ষোভ
নেতা-কর্মী গ্রেফতার ও বন্দর ইজারার প্রতিবাদে বাম জোটের বিক্ষোভ

১১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

চার কর্মকর্তাকে ওএসডি করল বিসিবি
চার কর্মকর্তাকে ওএসডি করল বিসিবি

১৫ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

নির্বাচনের মাধ্যমে দেশে গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠিত হবে: ইসরাফিল খসরু
নির্বাচনের মাধ্যমে দেশে গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠিত হবে: ইসরাফিল খসরু

১৮ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

শ্রীপুরে পৌর বিএনপির উদ্যোগে জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবস পালিত
শ্রীপুরে পৌর বিএনপির উদ্যোগে জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবস পালিত

৩০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সোনারগাঁয়ে স্কুলের মালামাল বিক্রির অভিযোগ
সোনারগাঁয়ে স্কুলের মালামাল বিক্রির অভিযোগ

৩৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

একা দাঁড়িয়ে ৪০ মিটার ব্রিজ, নেই এপ্রোচ সড়ক
একা দাঁড়িয়ে ৪০ মিটার ব্রিজ, নেই এপ্রোচ সড়ক

৩৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বিএনপি নিরাপদ ও সম্প্রীতির বাংলাদেশ গড়ে তুলবে : প্রিন্স
বিএনপি নিরাপদ ও সম্প্রীতির বাংলাদেশ গড়ে তুলবে : প্রিন্স

৩৮ মিনিট আগে | রাজনীতি

গোয়ালন্দে ঐতিহ্যবাহী লাঠি খেলা অনুষ্ঠিত
গোয়ালন্দে ঐতিহ্যবাহী লাঠি খেলা অনুষ্ঠিত

৪৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সিদ্ধিরগঞ্জে চাকরিতে পুনর্বহালের দাবিতে শ্রমিকদের বিক্ষোভ
সিদ্ধিরগঞ্জে চাকরিতে পুনর্বহালের দাবিতে শ্রমিকদের বিক্ষোভ

৪৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বিলে শাপলা তুলতে গিয়ে পানিতে ডুবে চার শিশুর মৃত্যু
বিলে শাপলা তুলতে গিয়ে পানিতে ডুবে চার শিশুর মৃত্যু

৫৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ওবায়দুল কাদের ও মডেল মেঘলার ফোনালাপ ফাঁস
ওবায়দুল কাদের ও মডেল মেঘলার ফোনালাপ ফাঁস

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শেখ হাসিনার প্লট দুর্নীতির তিন মামলার শুনানির তারিখ নির্ধারণ
শেখ হাসিনার প্লট দুর্নীতির তিন মামলার শুনানির তারিখ নির্ধারণ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মেয়ের জন্মকে স্মরণীয় রাখতে ২০০ পরিবারে ফলজ চারা উপহার
মেয়ের জন্মকে স্মরণীয় রাখতে ২০০ পরিবারে ফলজ চারা উপহার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বরিশালে অপসো স্যালাইনের ছাঁটাই শ্রমিকদের অবস্থান কর্মসূচি অব্যাহত
বরিশালে অপসো স্যালাইনের ছাঁটাই শ্রমিকদের অবস্থান কর্মসূচি অব্যাহত

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বিএনপির সহনশীলতাকে দুর্বলতা ভাববেন না: মফিকুল হাসান তৃপ্তি
বিএনপির সহনশীলতাকে দুর্বলতা ভাববেন না: মফিকুল হাসান তৃপ্তি

১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

দেশের অর্থনীতির গতি বেড়েছে অক্টোবরে
দেশের অর্থনীতির গতি বেড়েছে অক্টোবরে

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

মাইজভান্ডারে মনোবৈজ্ঞানিক সেমিনার
মাইজভান্ডারে মনোবৈজ্ঞানিক সেমিনার

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ঢাকায় চালু হচ্ছে আধুনিক ডিজাইনের পুলিশ বক্স
ঢাকায় চালু হচ্ছে আধুনিক ডিজাইনের পুলিশ বক্স

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

হাসিনার সাথে আপস করিনি তাই বিএনপিতে যোগদান করেছি : স্নিগ্ধ
হাসিনার সাথে আপস করিনি তাই বিএনপিতে যোগদান করেছি : স্নিগ্ধ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় শিক্ষার্থীদের সড়ক অবরোধ
ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় শিক্ষার্থীদের সড়ক অবরোধ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

এক দিনে পদ ফিরে পেলেন বিএনপির ৪০ নেতা
এক দিনে পদ ফিরে পেলেন বিএনপির ৪০ নেতা

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

‘টেকসই উন্নয়নে তারুণ্য শক্তিকে মানবসম্পদে রূপ দিতে হবে’
‘টেকসই উন্নয়নে তারুণ্য শক্তিকে মানবসম্পদে রূপ দিতে হবে’

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সর্বাধিক পঠিত
অবশেষে মুখ খুললেন রাশমিকা, জানালেন কেন বিয়ে করছেন বিজয়কে
অবশেষে মুখ খুললেন রাশমিকা, জানালেন কেন বিয়ে করছেন বিজয়কে

২২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

জামায়াতের সঙ্গে কোনো ঐক্য হবে না: হেফাজত আমির
জামায়াতের সঙ্গে কোনো ঐক্য হবে না: হেফাজত আমির

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

তারেকের উদ্দেশে ইসি সচিব : ‘৫২২ ঘণ্টা হলেও কিছু করার নেই’
তারেকের উদ্দেশে ইসি সচিব : ‘৫২২ ঘণ্টা হলেও কিছু করার নেই’

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঢাকা জেলার নতুন ডিসি শফিউল আলম
ঢাকা জেলার নতুন ডিসি শফিউল আলম

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পে-কমিশনের সিদ্ধান্ত নেবে আগামী সরকার : অর্থ উপদেষ্টা
পে-কমিশনের সিদ্ধান্ত নেবে আগামী সরকার : অর্থ উপদেষ্টা

৫ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

১৫ জেলায় নতুন ডিসি, প্রজ্ঞাপন জারি
১৫ জেলায় নতুন ডিসি, প্রজ্ঞাপন জারি

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যোগ্য প্রার্থী দলের মনোনয়ন পাবেন: রুমিন ফারহানা
যোগ্য প্রার্থী দলের মনোনয়ন পাবেন: রুমিন ফারহানা

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ঢাকা-১৭ আসনে লড়বেন শহিদ জহির রায়হানের ছেলে, যা বললেন মা সুচন্দা
ঢাকা-১৭ আসনে লড়বেন শহিদ জহির রায়হানের ছেলে, যা বললেন মা সুচন্দা

৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

বিচারের রায় ঘনিয়ে আসায় উন্মাদ হয়ে এখন নতুন ‘থিওরি’: উপদেষ্টা ফারুকী
বিচারের রায় ঘনিয়ে আসায় উন্মাদ হয়ে এখন নতুন ‘থিওরি’: উপদেষ্টা ফারুকী

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আমি আর আমার ছেলে একসঙ্গে বড় হয়েছি: শ্রাবন্তী
আমি আর আমার ছেলে একসঙ্গে বড় হয়েছি: শ্রাবন্তী

২০ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

দেশে বিএনপির হাত ধরে বারবার গণতন্ত্র এসেছে: অ্যাটর্নি জেনারেল
দেশে বিএনপির হাত ধরে বারবার গণতন্ত্র এসেছে: অ্যাটর্নি জেনারেল

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঢাকা-১০ আসনের ভোটার হচ্ছেন উপদেষ্টা আসিফ মাহমুদ
ঢাকা-১০ আসনের ভোটার হচ্ছেন উপদেষ্টা আসিফ মাহমুদ

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দুই উপদেষ্টার পদত্যাগ দাবিতে শহীদ মিনারে প্রাথমিকের শিক্ষকরা
দুই উপদেষ্টার পদত্যাগ দাবিতে শহীদ মিনারে প্রাথমিকের শিক্ষকরা

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বদলে যাচ্ছে পাকিস্তান সেনাপ্রধানের পদবি!
বদলে যাচ্ছে পাকিস্তান সেনাপ্রধানের পদবি!

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সৌদি প্রো লিগে রোনালদোর নতুন ইতিহাস
সৌদি প্রো লিগে রোনালদোর নতুন ইতিহাস

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

৮ ডিসিকে যুগ্মসচিব হিসেবে পদায়ন
৮ ডিসিকে যুগ্মসচিব হিসেবে পদায়ন

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

খাদ্যকে অস্ত্র হিসেবে ব্যবহার করতে পারে, এমন দেশ থেকে আমদানিনির্ভরতা কমবে : প্রেস সচিব
খাদ্যকে অস্ত্র হিসেবে ব্যবহার করতে পারে, এমন দেশ থেকে আমদানিনির্ভরতা কমবে : প্রেস সচিব

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জাহানারা ইস্যুতে বিসিবির তিন সদস্যের তদন্ত কমিটি গঠন
জাহানারা ইস্যুতে বিসিবির তিন সদস্যের তদন্ত কমিটি গঠন

২০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মাধ্যমিক ও উচ্চমাধ্যমিক বোর্ডের জরুরি নির্দেশনা
মাধ্যমিক ও উচ্চমাধ্যমিক বোর্ডের জরুরি নির্দেশনা

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গিয়াসউদ্দিনকে মিষ্টিমুখ করালেন বিএনপির মনোনীত প্রার্থী আজহারুল
গিয়াসউদ্দিনকে মিষ্টিমুখ করালেন বিএনপির মনোনীত প্রার্থী আজহারুল

২২ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

কর্মবিরতিতে প্রাথমিক বিদ্যালয়ের শিক্ষকরা
কর্মবিরতিতে প্রাথমিক বিদ্যালয়ের শিক্ষকরা

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিবিসি শতভাগ ‘ভুয়া সংবাদমাধ্যম’:  ট্রাম্পের প্রেস সেক্রেটারি
বিবিসি শতভাগ ‘ভুয়া সংবাদমাধ্যম’:  ট্রাম্পের প্রেস সেক্রেটারি

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বন্দিদের মরদেহ ফেরত না আসা পর্যন্ত অভিযান চলবে: ইসরায়েলি প্রতিরক্ষামন্ত্রী
বন্দিদের মরদেহ ফেরত না আসা পর্যন্ত অভিযান চলবে: ইসরায়েলি প্রতিরক্ষামন্ত্রী

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাম্পের চোখ বন্ধ ছবি ঘিরে বিতর্ক, যা বলছে হোয়াইট হাউস
ট্রাম্পের চোখ বন্ধ ছবি ঘিরে বিতর্ক, যা বলছে হোয়াইট হাউস

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শাটডাউন : যুক্তরাষ্ট্রে এক দিনে ১৪০০ ফ্লাইট বাতিল
শাটডাউন : যুক্তরাষ্ট্রে এক দিনে ১৪০০ ফ্লাইট বাতিল

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জাতীয় দলের ৯৯ ভাগ নারী ক্রিকেটার হয়েছেন কুপ্রস্তাবের শিকার : রেশমা
জাতীয় দলের ৯৯ ভাগ নারী ক্রিকেটার হয়েছেন কুপ্রস্তাবের শিকার : রেশমা

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মরিচের গুঁড়া ছুড়ে স্বর্ণালংকার চুরির চেষ্টা নারীর, খেয়ে বসলেন ২৫ সেকেন্ডে ২০ চড়
মরিচের গুঁড়া ছুড়ে স্বর্ণালংকার চুরির চেষ্টা নারীর, খেয়ে বসলেন ২৫ সেকেন্ডে ২০ চড়

৮ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

বিএনপির সঙ্গে ঐক্যবদ্ধভাবে কাজ করার প্রত্যয় চব্বিশের শহীদ পরিবারের সদস্যদের
বিএনপির সঙ্গে ঐক্যবদ্ধভাবে কাজ করার প্রত্যয় চব্বিশের শহীদ পরিবারের সদস্যদের

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

উত্তরবঙ্গে জেঁকে বসেছে শীত, সর্বনিম্ন তাপমাত্রা তেঁতুলিয়ায়
উত্তরবঙ্গে জেঁকে বসেছে শীত, সর্বনিম্ন তাপমাত্রা তেঁতুলিয়ায়

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ওবায়দুল কাদের ও মডেল মেঘলার ফোনালাপ ফাঁস
ওবায়দুল কাদের ও মডেল মেঘলার ফোনালাপ ফাঁস

৫৭ মিনিট আগে | রাজনীতি

প্রিন্ট সর্বাধিক
১৫ নভেম্বর থেকে নতুন পোশাকে পুলিশ
১৫ নভেম্বর থেকে নতুন পোশাকে পুলিশ

প্রথম পৃষ্ঠা

ব্যাংক কর্মকর্তা থেকে ব্যাংক লুটেরা
ব্যাংক কর্মকর্তা থেকে ব্যাংক লুটেরা

প্রথম পৃষ্ঠা

মঞ্জুর বিরুদ্ধে এবার রুমানার অভিযোগ
মঞ্জুর বিরুদ্ধে এবার রুমানার অভিযোগ

মাঠে ময়দানে

ফের সংকট চরমে
ফের সংকট চরমে

প্রথম পৃষ্ঠা

সাঁড়াশি অভিযানে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী
সাঁড়াশি অভিযানে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

সেনাবাহিনীই শেষ ভরসা
সেনাবাহিনীই শেষ ভরসা

প্রথম পৃষ্ঠা

জেলে বসেই হত্যার নির্দেশ
জেলে বসেই হত্যার নির্দেশ

পেছনের পৃষ্ঠা

সহিহ আকিদার দলগুলো ঐক্যবদ্ধ হলে সর্বোত্তম
সহিহ আকিদার দলগুলো ঐক্যবদ্ধ হলে সর্বোত্তম

প্রথম পৃষ্ঠা

যুক্তরাষ্ট্রে আটকাবস্থা থেকে মুক্তি বাংলাদেশি মাসুমা খানের
যুক্তরাষ্ট্রে আটকাবস্থা থেকে মুক্তি বাংলাদেশি মাসুমা খানের

পেছনের পৃষ্ঠা

স্ত্রী-সন্তানদের নিয়ে বরিশালে বিক্ষোভ
স্ত্রী-সন্তানদের নিয়ে বরিশালে বিক্ষোভ

পেছনের পৃষ্ঠা

অবশেষে চালু টিটিপাড়া ছয় লেন আন্ডারপাস
অবশেষে চালু টিটিপাড়া ছয় লেন আন্ডারপাস

পেছনের পৃষ্ঠা

ডিসেম্বরের প্রথমার্ধেই হতে হবে তফসিল
ডিসেম্বরের প্রথমার্ধেই হতে হবে তফসিল

প্রথম পৃষ্ঠা

এনসিপিতে  নির্বাচনি হাওয়া আসছে চমক
এনসিপিতে নির্বাচনি হাওয়া আসছে চমক

প্রথম পৃষ্ঠা

যুক্তরাষ্ট্রের আটলান্টিক সিটির কাউন্সিলর বাংলাদেশি সোহেল
যুক্তরাষ্ট্রের আটলান্টিক সিটির কাউন্সিলর বাংলাদেশি সোহেল

পেছনের পৃষ্ঠা

বাংলাদেশের সঙ্গে উত্তেজনা চায় না ভারত
বাংলাদেশের সঙ্গে উত্তেজনা চায় না ভারত

প্রথম পৃষ্ঠা

লাইনচ্যুত বগি রেখে চলে গেল ট্রেন
লাইনচ্যুত বগি রেখে চলে গেল ট্রেন

পেছনের পৃষ্ঠা

আন্তর্জাতিক ক্রিকেটে প্রথম বাবা-ছেলে
আন্তর্জাতিক ক্রিকেটে প্রথম বাবা-ছেলে

মাঠে ময়দানে

রপ্তানি ধরে রাখতে আসছে লজিস্টিক সুবিধা
রপ্তানি ধরে রাখতে আসছে লজিস্টিক সুবিধা

পেছনের পৃষ্ঠা

নির্বাচন নিয়ে কথা বললেন না আসিফ নজরুল
নির্বাচন নিয়ে কথা বললেন না আসিফ নজরুল

পেছনের পৃষ্ঠা

রয়্যাল চ্যাম্পসের অধিনায়ক
রয়্যাল চ্যাম্পসের অধিনায়ক

মাঠে ময়দানে

নারীর ক্ষমতায়ন প্রশ্নে দলগুলো প্রতিশ্রুতি ভঙ্গ করেছে
নারীর ক্ষমতায়ন প্রশ্নে দলগুলো প্রতিশ্রুতি ভঙ্গ করেছে

পেছনের পৃষ্ঠা

দ্রুততম হাজার রানের রেকর্ড
দ্রুততম হাজার রানের রেকর্ড

মাঠে ময়দানে

বিশৃঙ্খলার চেষ্টা করলে জনগণই প্রতিরোধ করবে
বিশৃঙ্খলার চেষ্টা করলে জনগণই প্রতিরোধ করবে

পেছনের পৃষ্ঠা

শিক্ষকদের ওপর পুলিশের লাঠিচার্জ জলকামান
শিক্ষকদের ওপর পুলিশের লাঠিচার্জ জলকামান

পেছনের পৃষ্ঠা

মুশফিকের ঐতিহাসিক টেস্ট সিরিজ
মুশফিকের ঐতিহাসিক টেস্ট সিরিজ

মাঠে ময়দানে

অনশনের ১০০ ঘণ্টা পূর্ণ, নিবন্ধন ছাড়া উঠবেন না তারেক
অনশনের ১০০ ঘণ্টা পূর্ণ, নিবন্ধন ছাড়া উঠবেন না তারেক

পেছনের পৃষ্ঠা

নির্বাচনের পথে বাংলাদেশ
নির্বাচনের পথে বাংলাদেশ

সম্পাদকীয়

চট্টগ্রাম বন্দর বিদেশিদের হাতে দেওয়া যাবে না
চট্টগ্রাম বন্দর বিদেশিদের হাতে দেওয়া যাবে না

পেছনের পৃষ্ঠা

বৈষম্যবিরোধী আইনের অঙ্গীকার প্রয়োজন
বৈষম্যবিরোধী আইনের অঙ্গীকার প্রয়োজন

প্রথম পৃষ্ঠা