শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শনিবার, ২৩ ফেব্রুয়ারি, ২০১৯ আপডেট:

তিন প্রজন্মের মেলবন্ধন...

কবি খোশনূর, তিনি জাতীয় কবি সংগঠন ‘অনুপ্রাস’-এর প্রতিষ্ঠাতা সভাপতি। অন্যদিকে জনপ্রিয় কণ্ঠশিল্পীদের তালিকায় আঁখি আলমগীরের নাম রয়েছে শীর্ষে। আঁখির দুই মেয়ে স্নেহা ও আরিয়া করছে এখন পড়াশোনা। এবারের তিন প্রজন্মের গল্প তুলে ধরেছেন - আলী আফতাব
প্রিন্ট ভার্সন
তিন প্রজন্মের মেলবন্ধন...

 

কবি খোশনূর, আঁখি আলমগীর ও তার দুই মেয়ে স্নেহা ও আরিয়া। এই তিন প্রজন্মকে এক করার ইচ্ছে ছিল আমাদের অনেক আগে থেকেই। স্টেজ শো আর বাচ্চাদের পরীক্ষার কারণে সময় হয়ে উঠছিল না। সম্প্রতি আমরা তাদের কাছ থেকে এই সাক্ষাৎকারের গ্রিন সিগন্যাল পাই। আর সময়ক্ষেপণ না করে আমরা ছুটি তাদের বাড়ির উদ্দেশে। দুপুর শেষে সূর্য যখন তার আলো দিতে দিতে ক্লান্ত, তার ঠিক কিছুক্ষণ আগে আমরা উপস্থিত হই আঁখি আলমগীরের বাসায়। লিফটে পাঁচতলায় উঠে দরজায় যখন নক করতে যাব, ঠিক ওই সময় আমাদের চোখে পড়ে একটি সাদা রঙের ইট, তার গায়ে লেখা ইংরেজিতে আঁখি। বিষয়টি আমাদের কাছে বেশ মজাই লাগল। মনে মনে তখনই ভেবে নিয়েছি আজ গল্প শুরু করব এই ইট থেকে। ঘরে ঢুকে বসতেই প্রথমে আমাদের সঙ্গে দেখা দেন আঁখি আলমগীর। তারপর একে একে আসেন তার মা খ্যাতিমান কবি খোশনূর ও আঁখি আলমগীরের দুই মেয়ে স্নেহা ও আরিয়া। নিজ হাতে বানানো কেক দিয়ে আতিথেয়তা শেষে আমরা চলে যাই ছবি তুলতে। লাজুক স্নেহা আর আরিয়াকে মাঝে রেখে দুই পাশে দাঁড়িয়ে যান খোশনূর ও আঁখি আলমগীর। একের পর এক ছবির মধ্য দিয়ে এই তিন প্রজন্ম ফ্রেমে বন্দী হন। তারপরই শুরু হয় আমাদের আড্ডার মূল পর্ব।

কথা ছিল আড্ডার শুরু হবে দরজার বাইরে রাখা ‘আঁখি’ লেখা ইট প্রসঙ্গে। শুরুতেই এ বিষয়টি নিয়ে জানতে চাই আঁখি আলমগীরের কাছে। তিনি একগাল হেসে উত্তর দেন, ‘আমাদের এক পরিচিত ভাই আছেন। আমার গানের অনেক ভক্ত।  টাঙ্গাইলে থাকেন। পেশায় একজন ঠিকাদার। তিনি যখন কোনো কাজের কন্ট্রাক পান, তার প্রয়োজনীয় সব ইট সে আঁখি নাম লিখে অর্ডার করেন। যদিও ওই ইটগুলো সিমেন্ট বালির আস্তরের নিচে চলে যায়। তার কথা হলো, আমি যার গানের এত ভক্ত, আমার বানানো স্থাপনাগুলোর ভিত হবে আঁখি নামের ইট দিয়ে।’ এ কথার রেশ থাকতে থাকতে আমরা প্রশ্ন করি এই ইট আপনার বাসায় এলো কী করে? উত্তরে আঁখি জানান, ‘একদিন তিনি এই ইটটি একটি র‌্যাপিং পেপারে মুড়িয়ে আমার বাসায় নিয়ে আসেন। আমি জানতে চাই, এর ভিতর কি আছে? তিনি বললেন, খুলে দেখুন। আমি খুলে দেখলাম তার মধ্যে একটি ইট, যার গায়ে ইংরেজিতে লেখা আঁখি। আমি অবাক হয়ে গেলাম। তারপর এই ইটের গায়ে সাদা রং দিয়ে দরজার বাইরে সাজিয়ে রেখেছি।’

আঁখি আলমগীরের মজার গল্প শেষে আমরা চলে যাই কবি খোশনূরের কাছে। আমরা জানি চলচ্চিত্র ও অডিও গান মিলিয়ে প্রায় ৫০০ গানের গীতিকার তিনি। আমরা তার মুখেই শুনতে চাই গীতিকার হয়ে ওঠার গল্প। তিনি বলেন, ‘আমার মায়ের (কবি ও সাহিত্যিক জোবেদা খাতুন) কাছ থেকে উদ্বুদ্ধ হয়ে আমি কবিতা লিখতে শুরু করি। আমার বাবা গান পছন্দ করতেন। মাঝে মাঝে ঘরে তিনি কীর্তন গাইতেন। আমরা সব ভাইবোন কেউ গান গাইত, কেউ ছবি আঁকত। সব মিলিয়ে একটি সাংস্কৃতিক পরিমণ্ডলের মধ্য দিয়ে আমরা বড় হয়েছি। আমার মা বলতেন,  আমি ছোটবেলা থেকেই কথা বানিয়ে বানিয়ে বলতাম। সেগুলো আমার মা লিখে রাখতেন। আমি যখন তৃতীয় বা চতুর্থ শ্রেণিতে পড়ি ওই লেখাগুলো মা আমাকে দেন। আমি দেখলাম আমার মজার মজার অসম্পূর্ণ কথাগুলো মা তারিখ দিয়ে লিখে রেখেছেন। এভাবে মা আমার লেখার প্রেরণা জোগায়। যখন পঞ্চম শ্রেণিতে পড়ি, তখন ইত্তেফাকের ‘কচিকাঁচার আসরে’, দৈনিক বাংলার ‘সাতভাই চম্পা’ ও পাকিস্তান আমলে কিশোর ক্লাসিক ‘সাম্পান’ পত্রিকায় লিখতাম। এভাবেই শুরু। তারপর ঈদে কিংবা পয়লা বৈশাখে বিশেষ সংখ্যাগুলোর জন্য অনেকেই আমার কাছে লেখা চাইত। বিশেষ করে রোকনুজ্জামান খান দাদাভাই। আমি প্রয়াত নূরজাহান আপা (নূরজাহান বেগম) ‘বেগম’ পত্রিকার সম্পাদক তার কাছে চিরকৃতজ্ঞ। কারণ তার কথায় আমি বাংলায় লেখাপড়া করেছি। আমার লেখালেখির উৎসাহও কিন্তু তিনিই জুগিয়েছেন।’

লেখালেখির পর্ব চুকিয়ে আমরা খোশনূরের কাছে জানতে চাই, সিনেমায় তার কাজের কথা। তিনি বলেন, ‘ঝুমকা’ ছবিতে আমি প্রথম গান লিখি। এ ছবির সবগুলো গান লিখেছিল গাজী মাজহারুল আনোয়ার। এ ছবির একটি মূল গান ছিল যা আমাকে গাজী ভাই লিখতে বলেন। তারপর আমি ‘বিচারপতির বিচার হবে কার আদালতে.. কোনো মতে’ এ গানটি লিখি। গানটিতে কণ্ঠ দেন সৈয়দ আবদুল হাদী ও সাবিনা ইয়াসমিন। এটাই আমার প্রথম গান।’ আঁখি আলমগীর ও খোশনূরের কথার মঝে ডুবেছিলেন আঁখির দুই মেয়ে। আমরা তার বড় মেয়ে স্নেহার কাছে প্রশ্ন করি, ‘মার গানগুলো শোনা হয়? স্নেহার উত্তর হ্যাঁ। আমি মায়ের সব গান শুনি। তার সব গান আমার ভালো লাগে।’ আরিয়ার কাছে প্রশ্ন ছিল, ‘স্কুলে মা কিংবা নানী খোশনূরকে নিয়ে কোনো কথা হয় কি না? উত্তরে আরিয়া  জানায়, ‘স্কুলে আমাদের মা ও দাদুকে প্রায় অনেকেই চেনেন। এ বিষয়টি আমার কাছে অনেক ভালো লাগে।’ দুই মেয়ের কথা শেষ হতে না হতে আমরা আঁখি আলমগীরের কাছে প্রশ্ন করি, ‘এ দুই মেয়েকে গানের জগতে আনার কোনো ইচ্ছে আছে কি না? আঁখির উত্তর, ‘এ বিষয়ে আমার কোনো জোর জবরদস্তি নেই। তারা যদি পড়াশোনার পাশাপাশি গান করতে চায় তাতে আমার কোনো বাধা থাকবে না। আমার দুই মেয়ে কিন্তু ভালো পিয়ানো বাজায়।’

আমরা জানি, মিডিয়াতে আঁখি আলমগীরের যাত্রা শুরু হয় ১৯৮৪ সালে ‘ভাত দে’ ছবিতে শিশুশিল্পী হিসেবে অভিনয়ের মধ্য দিয়ে। কিন্তু পরবর্তীতে তিনি অভিনেত্রী না হয়ে প্রতিষ্ঠিত হয়েছেন একজন কণ্ঠশিল্পী হিসেবে। এর পেছনের গল্পটি আমরা শুনতে চাই তার মুখে। ‘তিনি বলেন, আমাদের দেশে অভিনেত্রী হিসেবে ক্যারিয়ার শুরু করতে হয় একটু অল্প বয়স থেকে। কিন্তু ওই সময় পড়াশোনার পাশাপাশি অভিনয়টা চালিয়ে নেওয়া সম্ভব ছিল না। কিন্তু আমার বাবা-মা ভালো করে জানত আমি অভিনয় করলে ভালো করব কিন্তু পড়াশোনা আর জীবনেও হবে না। আর ‘ভাত দে’ ছবিতে অভিনয় করার প্রস্তাবটা শাবানা আপা নিয়ে আসেন আমার মায়ের কাছে। আপনারা জানেন এই ছবিতে আমার বাবাও অভিনয় করেছেন। তার মানে হচ্ছে তারা সব কিছু ঠিক করে মাকে রাজি করাতে আমাদের বাসায় শাবানা আপাকে পাঠিয়েছিলেন। তারপর সবার সম্মতিতেই আমি এ ছবিতে অভিনয় করি। এছাড়া আমি আরও একদিক থেকে ভাগ্যবান বলা যেতে পারে। কারণ আমার বাবা আলমগীর একজন খ্যাতিমান অভিনেতা। তার কারণে আমাদের বাসায় অনেক অভিনেতা-অভিনেত্রী ও শিল্পীরা আসতেন। এছাড়া মায়ের কারণে অনেক কবি-সাহিত্যিকের আনাগোনা ছিল আমাদের বাসায়। আরও একটি মজার তথ্য আমি দিতে চাই, কলকাতার জনপ্রিয় গীতিকার পুলক বন্দ্যোপাধ্যায় আমাদের বাসায় মাঝেমধ্যে আসতেন। তার লেখা গান বাংলাদেশে প্রথম আমি গেয়েছি। আর এ গানটি স্থান পেয়েছিল আমার প্রথম অ্যালবামে। আমার কাছে তার লেখা এখনো তিনটা গান আছে। ইচ্ছে আছে গানগুলো করে ফেলার।’

আঁখি আলমগীরের সংগীতজীবনের শুরুর গল্পটা আমরা অনেকেই জানি। এই পথচলায় বন্ধুর মতো পাশে থেকেছেন বাবা-মা ও অসংখ্য ভক্ত। ছোটবেলায় খালা বিনু আহমেদের কাছে তার গানের হাতেখড়ি। তারপর টানা আট বছর ক্ল্যাসিক্যাল শিখেছেন ওস্তাদ আখতার সাদমানীর কাছে। পরবর্তীতে তিনি গানের চর্চা করেন ওস্তাদ সঞ্জীব দের কাছে। এখনো সময় পেলে গুরুর সান্নিধ্যে বসে যান।

গীতিকার হিসেবে কবি খোশনূর অল্প সময়ে জনপ্রিয়তা অর্জন করেন। কিন্তু হঠাৎ করে কেন তিনি নিজেকে আড়াল করে নিলেন, এ প্রসঙ্গে জানতে চাইলে তিনি বলেন, ‘আমি নিজে ইচ্ছে করে কাজ কমায়নি। আমি তো মনে করি সংগীত ভুবনে আমাদের এখনো কিছুই দেওয়া হয়নি। একটা সময় বাংলাদেশের চলচ্চিত্র ও অডিও ইন্ডাস্ট্রির অনেক গুণী পরিচালকরা আমাকে ডেকে নিয়ে গান লেখাতেন। কিন্তু এই সময়ে এসে যেচে পড়ে গান লেখার আমার কোনো ইচ্ছে নেই। তবে একটা কথা বলা প্রয়োজন। এখনো চলচ্চিত্রে কবিদের দিয়ে গান লেখানো প্রয়োজন। তার মানে আমাকে দিয়ে যে লেখাতে হবে তা কিন্তু নয়। এছাড়া ওই সময় আমরা যাদের সঙ্গে চলচ্চিত্রে কাজ করেছি তাদের অনেকেই আজ বেঁচে নেই। আবার অনেকে এখন কাজ করছেন না। মঝেমধ্যে ইচ্ছে হয় নতুনদের সঙ্গে যোগাযোগ করি। তাদের দিয়ে আমার কিছু নতুন গান করায়।’

আজও নিয়মিত গান ও কবিতা লিখছেন খোশনূর। আমরা আঁখির কাছে মায়ের লেখা গানগুলো নিয়ে অ্যালবাম প্রকাশের পরিকল্পনা আছে কি না জানতে চাই। তিনি বলেন, ‘মায়ের লেখা গান নিয়ে আমার গাওয়া এবং বিশিষ্ট শিল্পীরা যারা মায়ের গানগুলো গেয়েছেন, সেই হিট গানগুলো নিয়ে পূর্ণাঙ্গ একটি অ্যালবাম বের করার পরিকল্পনা করছি। জানি, এখন আর কেউ পূর্ণাঙ্গ অ্যালবাম শোনে না। তারপরও গানগুলো সংক্ষরণের জন্য আমি এ কাজটি শুরু করব এ বছরই।’ আঁখির কথা শেষ হতে না হতে আমাদের খুব জানতে ইচ্ছে হলো, কবি খোশনূরের কাছে সংরক্ষিত গানের সংখ্যা কেমন, উত্তরে তিনি বলেন, ‘খুব মূল্যবান প্রশ্ন। আমার কাছে এখনো প্রচুর গান আছে। আমি যখন গান লিখি, তখন গানের মুখ ও প্রথম অন্তরাটা লিখে রাখি। এমন মুখ আর অন্তরা লেখা প্রচুর গান আমার কাছে আছে। এখন আমি চেষ্টা করছি ওই অসম্পূর্ণ গানগুলো সম্পূর্ণ করার। কারণ নিঃশ্বাসের কোনো বিশ্বাস নেই। আমি চাই না, আমার চলে যাওয়ার পর এই গানগুলো নিয়ে কোনো বিতর্ক হোক।’ এ কথার রেশ কাটতে না কাটতে আমাদের প্রশ্ন ছিল এই বইমেলায় তার নতুন কোনো বই প্রকাশ হচ্ছে কি না। কবি খোশনূর বলেন, ‘কবিতা, গল্প, উপন্যাস, কিশোর ক্লাসিক, ইংরেজি, ছোটদের ছড়া সব মিলিয়ে প্রায় ৫৫টি বই আছে আমার। এবারের বইমেলায় আমার একটি বই রি-প্রিন্ট হচ্ছে। নাম ‘সূর্যকন্যা’। গত বইমেলায় প্রকাশিত হয়েছিল আমার তিনটি বই।’

গানের পাশাপাশি বর্তমানে মিউজিক ভিডিওর একটি বড় ইন্ডাস্ট্রি আমাদের দেশে গড়ে উঠেছে। এ বিষয়ে জানতে চাইলে আঁখি বলেন, ‘এটি ভালো কি মন্দ, ওই যুক্তিতর্কে আমি যাব না। আমি শুধু বুঝি, যে মাধ্যমে আমার গানটি সবার মাঝে পৌঁছবে আমি সে মাধ্যমটি গ্রহণ করব। আর একটি বিষয় আমি বুঝি, আমাকে আধুনিকতার সঙ্গে চলতে হবে। তা না হলে আমি হারিয়ে যাব। ইউটিউব প্রসঙ্গে আরও একটি কথা বলি। আমরা যে ইউটিউবে দেখছি, আমার গানটি এত কোটি ভিউ হয়েছে, অত কোটি ভিউ হয়েছে। আর তা নিয়ে আত্মতৃপ্তিতে থাকি। বিষয়টা কিন্তু তা নয়। ভিউ আর লিসেনার কিন্তু এক বিষয় নয়। লিসেনার বিষয়টি ভিন্ন। কোনো শিল্পীকে না দেখে তার শুধু গান শুনে মনে ধারণ করার বিষয়টি হচ্ছে লিসেনার। আর এসব গান শ্রোতারা কোনো দিন ভুলে যেতে পারে না। আমার এমন অনেক গান আছে যার এখনো কোনো ভিডিও করা হয়নি। কিন্তু এখনো যখন স্টেজে দাঁড়াই দর্শকরা আমাকে সেই গানগুলো গাইতে বলে।’

আঁখি আলমগীরের কথার মধ্যে ঢুকে খোশনূর বলেন, “আমি আঁখির সব গানের মিউজিক ভিডিওগুলো দেখেছি। সর্বশেষ দেখলাম আঁখি ও আসিফের ‘টিপ টিপ বৃষ্টি’ গানের ভিডিও। গানের পাশাপাশি দুজনই ভালো অভিনয় করেছে এই ভিডিওটিতে।” খ্যাতিমান অভিনেতা আলমগীরের কন্যা আপনি। মা খোশনূর একজন স্বনামখ্যাত গীতিকবি। এটা কি বাড়তি একটা চাপ ছিল নিজের ক্যারিয়ারে। একটু হেসে আঁখি উত্তর দিলেন, ‘অবশ্যই বাড়তি একটা চাপ ছিল। এই চাপের মধ্যে এখনো রয়েছি। একটা বিষয় দেখবেন যারা অনেক বড় স্টারের ছেলেমেয়ে অন্যরা ভাবে তাদের জন্য সবকিছু খুব সহজ। আলমগীরের মেয়ে হিসেবে মিডিয়ার মানুষ হয়তো আমাকে সবাই চেনে। একবার হয়তো সেই পরিচয়ে সুযোগ দিলেন। বারবার কিন্তু সুযোগ দেবেন না। প্রতিনিয়ত তাদের বাবা-মায়ের সঙ্গে তুলনা করা হয়। এই তুলনা করাটা ঠিক নয়। কেননা তারা হলেন লিজেন্ড। তাদের সঙ্গে তুলনা চলে না, কিন্তু তুলনা চলে আসে। এটা আসবে বলেই বড় হয়ে কখনো সিনেমায় নায়িকা হতে চাইনি। এ কারণে নিজের একটা ক্ষেত্র তৈরি করে নিয়েছি।’ সময় গড়াতে আমাদের আড্ডা জমে উঠছিল। সময়ের সঙ্গে বোঝাপড়া করে এই দুই গুণী মানুষের কাছ থেকে বিদায় নিয়ে আমাদের চলে আসতে হয়।

এই বিভাগের আরও খবর
নিরাপত্তাহীনতায় পপি
নিরাপত্তাহীনতায় পপি
শুটিংয়ে আহত শ্রদ্ধা কাপুর
শুটিংয়ে আহত শ্রদ্ধা কাপুর
আন্দোলন-ভূমিকম্পেও স্থির শাকিব খান
আন্দোলন-ভূমিকম্পেও স্থির শাকিব খান
একই অঙ্গে এত রূপ
একই অঙ্গে এত রূপ
ব্যান্ড সংগীতে ভাঙাগড়ার খেলা
ব্যান্ড সংগীতে ভাঙাগড়ার খেলা
সেই কলমতর
সেই কলমতর
শাবনূরকে নিয়ে অশান্তি চলত সালমানের সংসারে : লিমা
শাবনূরকে নিয়ে অশান্তি চলত সালমানের সংসারে : লিমা
আলোছায়ায় মেহজাবীন
আলোছায়ায় মেহজাবীন
সেই শাবানা এই শাবানা
সেই শাবানা এই শাবানা
হাঙ্গেরির মঞ্চে বাংলাদেশি তাওসিফ
হাঙ্গেরির মঞ্চে বাংলাদেশি তাওসিফ
তারেক রহমানের ৬১তম জন্মদিন উপলক্ষে তথ্যচিত্র
তারেক রহমানের ৬১তম জন্মদিন উপলক্ষে তথ্যচিত্র
কাভিশের সঙ্গে শিরোনামহীন ও মেঘদলের পরিবেশনা
কাভিশের সঙ্গে শিরোনামহীন ও মেঘদলের পরিবেশনা
সর্বশেষ খবর
শেরপুরে তিন দিনব্যাপী ওয়ানগালা উৎসব
শেরপুরে তিন দিনব্যাপী ওয়ানগালা উৎসব

৩ সেকেন্ড আগে | দেশগ্রাম

বৈশ্বিক মান অর্জনে ইঞ্জিনিয়ারিং প্রোগ্রামের অ্যাক্রেডিটেশন জরুরি : ডুয়েট উপাচার্য
বৈশ্বিক মান অর্জনে ইঞ্জিনিয়ারিং প্রোগ্রামের অ্যাক্রেডিটেশন জরুরি : ডুয়েট উপাচার্য

৫ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

ধানের শীষে ভোট চেয়ে তৃপ্তির উঠোন বৈঠক
ধানের শীষে ভোট চেয়ে তৃপ্তির উঠোন বৈঠক

৮ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

৩১ দফা বাস্তবায়নে বগুড়ায় লিফলেট বিতরণ
৩১ দফা বাস্তবায়নে বগুড়ায় লিফলেট বিতরণ

৯ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

মুন্সীগঞ্জে ছাত্রীকে ধর্ষণচেষ্টায় শিক্ষককে গণপিটুনি
মুন্সীগঞ্জে ছাত্রীকে ধর্ষণচেষ্টায় শিক্ষককে গণপিটুনি

১৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় গুলিসহ অস্ত্র উদ্ধার
ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় গুলিসহ অস্ত্র উদ্ধার

২৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ব্রোঞ্জ পদক নিয়েই নারী কাবাডি বিশ্বকাপ শেষ বাংলাদেশের
ব্রোঞ্জ পদক নিয়েই নারী কাবাডি বিশ্বকাপ শেষ বাংলাদেশের

২৬ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

শেকৃবিতে একাডেমিক কার্যক্রম বন্ধ, শিক্ষার্থীদের হল ছাড়ার নির্দেশ
শেকৃবিতে একাডেমিক কার্যক্রম বন্ধ, শিক্ষার্থীদের হল ছাড়ার নির্দেশ

২৮ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

আগুনে পুড়ে ছাই আড়াই হাজার মুরগি
আগুনে পুড়ে ছাই আড়াই হাজার মুরগি

৩৯ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

স্বাস্থ্য পরীক্ষার জন্য হাসপাতালে খালেদা জিয়া
স্বাস্থ্য পরীক্ষার জন্য হাসপাতালে খালেদা জিয়া

৪৫ মিনিট আগে | জাতীয়

নিউইয়র্কে আন্তর্জাতিক লোকসংগীত সম্মেলনের ২৫ বছর পূর্তি
নিউইয়র্কে আন্তর্জাতিক লোকসংগীত সম্মেলনের ২৫ বছর পূর্তি

৫৫ মিনিট আগে | পরবাস

বগুড়ায় হাইওয়ে পুলিশের কমিউনিটি পুলিশিং ও সুধী সমাবেশ
বগুড়ায় হাইওয়ে পুলিশের কমিউনিটি পুলিশিং ও সুধী সমাবেশ

৫৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নারায়ণগঞ্জে ধানের শীষের প্রার্থীর পক্ষে গণসংযোগ
নারায়ণগঞ্জে ধানের শীষের প্রার্থীর পক্ষে গণসংযোগ

১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

মুশফিকের মাইলফলকে সতীর্থদেরও জেগেছে শত টেস্টের স্বপ্ন
মুশফিকের মাইলফলকে সতীর্থদেরও জেগেছে শত টেস্টের স্বপ্ন

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কুবির ভর্তি পরীক্ষার আবেদন ২৭ নভেম্বর শুরু, রাবিতেও থাকবে পরীক্ষার কেন্দ্র
কুবির ভর্তি পরীক্ষার আবেদন ২৭ নভেম্বর শুরু, রাবিতেও থাকবে পরীক্ষার কেন্দ্র

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

দেশের স্বাধীনতা-সার্বভৌমত্ব রক্ষায় বিএনপির বিকল্প নেই : আমানউল্লাহ আমান
দেশের স্বাধীনতা-সার্বভৌমত্ব রক্ষায় বিএনপির বিকল্প নেই : আমানউল্লাহ আমান

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

নারীর ক্ষমতায়ন সৃষ্টি করছেন তারেক রহমান: নিপুন রায়
নারীর ক্ষমতায়ন সৃষ্টি করছেন তারেক রহমান: নিপুন রায়

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গাইবান্ধা কারাগারে অসুস্থ হয়ে আওয়ামী লীগ নেতার মৃত্যু
গাইবান্ধা কারাগারে অসুস্থ হয়ে আওয়ামী লীগ নেতার মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আদাবরের শীর্ষ ছিনতাইকারী ‘চোরা রুবেল’ গ্রেপ্তার
আদাবরের শীর্ষ ছিনতাইকারী ‘চোরা রুবেল’ গ্রেপ্তার

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

চুয়াডাঙ্গায় মহিলা দলের নির্বাচনী সমাবেশ
চুয়াডাঙ্গায় মহিলা দলের নির্বাচনী সমাবেশ

১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ে অনার্স প্রথম বর্ষে ভর্তি বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ
জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ে অনার্স প্রথম বর্ষে ভর্তি বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সমুদ্রপথে ইয়াবা আনতে গিয়ে মাদক কারবারি আটক
সমুদ্রপথে ইয়াবা আনতে গিয়ে মাদক কারবারি আটক

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বাংলাদেশের সঙ্গে জ্বালানি ও পরিবহন সহযোগিতা বাড়াবে ফ্রান্স
বাংলাদেশের সঙ্গে জ্বালানি ও পরিবহন সহযোগিতা বাড়াবে ফ্রান্স

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শিক্ষার্থীদের বাড়ি পৌঁছে দিতে বিভাগীয় শহরে বাস দিল জবি
শিক্ষার্থীদের বাড়ি পৌঁছে দিতে বিভাগীয় শহরে বাস দিল জবি

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ভূমিকম্প অনিশ্চিত তাই বিদ্যালয় বন্ধের সুযোগ নেই: প্রাথমিক শিক্ষা উপদেষ্টা
ভূমিকম্প অনিশ্চিত তাই বিদ্যালয় বন্ধের সুযোগ নেই: প্রাথমিক শিক্ষা উপদেষ্টা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বরিশালে ডেঙ্গুতে এক নারীর মৃত্যু
বরিশালে ডেঙ্গুতে এক নারীর মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বান্দরবানে মিয়ানমারের নিরাপত্তা বাহিনীর ৫ সদস্য আটক
বান্দরবানে মিয়ানমারের নিরাপত্তা বাহিনীর ৫ সদস্য আটক

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ঢাকা মেডিকেলে একাডেমিক কার্যক্রম আগামী ২৯ নভেম্বর পর্যন্ত বন্ধ
ঢাকা মেডিকেলে একাডেমিক কার্যক্রম আগামী ২৯ নভেম্বর পর্যন্ত বন্ধ

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

জামায়াত ও আওয়ামী লীগ মুদ্রার এপিঠ-ওপিঠ : প্রিন্স
জামায়াত ও আওয়ামী লীগ মুদ্রার এপিঠ-ওপিঠ : প্রিন্স

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভারতের ওয়ানডে অধিনায়ক হলেন রাহুল
ভারতের ওয়ানডে অধিনায়ক হলেন রাহুল

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সর্বাধিক পঠিত
শেখ হাসিনাকে বাংলাদেশে ফেরত পাঠাতে বাধ্য ভারত : মুনিরুজ্জামান
শেখ হাসিনাকে বাংলাদেশে ফেরত পাঠাতে বাধ্য ভারত : মুনিরুজ্জামান

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পের পর এবার এলো ‘ঘূর্ণিঝড়’ সতর্কতা
ভূমিকম্পের পর এবার এলো ‘ঘূর্ণিঝড়’ সতর্কতা

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিশ্বের বিভিন্ন স্থানে ২৪ ঘণ্টায় ৯৪ ভূমিকম্প
বিশ্বের বিভিন্ন স্থানে ২৪ ঘণ্টায় ৯৪ ভূমিকম্প

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফের আলোচনায় মডেল মেঘনা আলম
ফের আলোচনায় মডেল মেঘনা আলম

৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

প্রশাসন আমাদের কথায় উঠবে, আমাদের কথায় বসবে: জামায়াত নেতা শাহাজাহান
প্রশাসন আমাদের কথায় উঠবে, আমাদের কথায় বসবে: জামায়াত নেতা শাহাজাহান

৮ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ছাত্রাবাসে ফাটল : চাদর-বালিশ নিয়ে সড়কে শিক্ষার্থীরা
ছাত্রাবাসে ফাটল : চাদর-বালিশ নিয়ে সড়কে শিক্ষার্থীরা

১১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

১৫ দিনের জন্য ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় বন্ধ ঘোষণা, হল ছাড়ার নির্দেশ
১৫ দিনের জন্য ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় বন্ধ ঘোষণা, হল ছাড়ার নির্দেশ

২১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

হল ছেড়ে মধ্যরাতে খোলা আকাশের নিচে ইডেন ছাত্রীরা, বিক্ষোভ
হল ছেড়ে মধ্যরাতে খোলা আকাশের নিচে ইডেন ছাত্রীরা, বিক্ষোভ

১১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

রণবীরের সঙ্গে ট্রাম্পের হবু পুত্রবধূর নাচের ভিডিও ভাইরাল
রণবীরের সঙ্গে ট্রাম্পের হবু পুত্রবধূর নাচের ভিডিও ভাইরাল

৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ভারতের ‘চিকেন নেকে’ সর্বোচ্চ সতর্কতা: শিলিগুড়িতে উচ্চপর্যায়ের গোয়েন্দা বৈঠক
ভারতের ‘চিকেন নেকে’ সর্বোচ্চ সতর্কতা: শিলিগুড়িতে উচ্চপর্যায়ের গোয়েন্দা বৈঠক

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল এলাকার মাটিতে ফাটল থেকে নমুনা সংগ্রহ
ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল এলাকার মাটিতে ফাটল থেকে নমুনা সংগ্রহ

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাবেক এমপি এসএ খালেকের ছেলে সাজুকে বিএনপির শোকজ
সাবেক এমপি এসএ খালেকের ছেলে সাজুকে বিএনপির শোকজ

৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

হল ছাড়তে শুরু করেছেন ঢাবি শিক্ষার্থীরা
হল ছাড়তে শুরু করেছেন ঢাবি শিক্ষার্থীরা

১০ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

এবার ভূমিকম্পে কাঁপল মিয়ানমার-থাইল্যান্ড-ইন্দোনেশিয়া
এবার ভূমিকম্পে কাঁপল মিয়ানমার-থাইল্যান্ড-ইন্দোনেশিয়া

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার
বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার

১০ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

রেকর্ড গড়ার সুযোগ পেলেন না মুশফিক, যা বললেন আশরাফুল
রেকর্ড গড়ার সুযোগ পেলেন না মুশফিক, যা বললেন আশরাফুল

২৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শেখ হাসিনা-জয়-পুতুলের বিরুদ্ধে পৃথক তিন মামলার রায় ২৭ নভেম্বর
শেখ হাসিনা-জয়-পুতুলের বিরুদ্ধে পৃথক তিন মামলার রায় ২৭ নভেম্বর

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৩০০ আসনে এনসিপির ১৪৮৪ মনোনয়ন ফরম বিক্রি
৩০০ আসনে এনসিপির ১৪৮৪ মনোনয়ন ফরম বিক্রি

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সিলেটে ভেঙে ফেলা হবে ২৩টি ভবন
সিলেটে ভেঙে ফেলা হবে ২৩টি ভবন

৯ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

বিশাল জয়ে মুশফিকের শততম টেস্ট রাঙালো বাংলাদেশ
বিশাল জয়ে মুশফিকের শততম টেস্ট রাঙালো বাংলাদেশ

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভেনেজুয়েলাকে ঘিরে নতুন অভিযান শুরু করতে যাচ্ছে যুক্তরাষ্ট্র
ভেনেজুয়েলাকে ঘিরে নতুন অভিযান শুরু করতে যাচ্ছে যুক্তরাষ্ট্র

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিশ্বকাপ : বাংলাদেশের সামনে পড়তে পারে ইতালি
বিশ্বকাপ : বাংলাদেশের সামনে পড়তে পারে ইতালি

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভাড়া দিতে না পারা সেই বাড়ির মালিক এখন কার্তিক
ভাড়া দিতে না পারা সেই বাড়ির মালিক এখন কার্তিক

২২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

শিক্ষার্থীদের বাড়ি ফিরতে বিভাগীয় শহরে বাস সার্ভিস দেবে ডাকসু
শিক্ষার্থীদের বাড়ি ফিরতে বিভাগীয় শহরে বাস সার্ভিস দেবে ডাকসু

১১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

আয়কর রিটার্ন দাখিলের সময় এক মাস বাড়ালো
আয়কর রিটার্ন দাখিলের সময় এক মাস বাড়ালো

৫ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

এই সময়ে গ্যাস কূপে ড্রিলিং কাজ বন্ধ রাখা শ্রেয়, ফেসবুকে আবহাওয়াবিদ পলাশ
এই সময়ে গ্যাস কূপে ড্রিলিং কাজ বন্ধ রাখা শ্রেয়, ফেসবুকে আবহাওয়াবিদ পলাশ

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মহাখালীতে বাসে আগুন
মহাখালীতে বাসে আগুন

২১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

এখন শান্তিচুক্তি না করলে ইউক্রেনের ভবিষ্যৎ আরও খারাপ হবে: যুক্তরাষ্ট্রের সতর্কবার্তা
এখন শান্তিচুক্তি না করলে ইউক্রেনের ভবিষ্যৎ আরও খারাপ হবে: যুক্তরাষ্ট্রের সতর্কবার্তা

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি
শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি

২০ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

নতুন করে ন্যান্সি-ইমরান গাইলেন সেই কালজয়ী গান
নতুন করে ন্যান্সি-ইমরান গাইলেন সেই কালজয়ী গান

৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

প্রিন্ট সর্বাধিক
ভূমিকম্পের উৎপত্তি এবার ঢাকায়
ভূমিকম্পের উৎপত্তি এবার ঢাকায়

প্রথম পৃষ্ঠা

শতকোটি টাকার গাড়ি এখন ভাঙারির স্তূপ
শতকোটি টাকার গাড়ি এখন ভাঙারির স্তূপ

পেছনের পৃষ্ঠা

বগুড়ায় ধানের শীষেরই দাপট
বগুড়ায় ধানের শীষেরই দাপট

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

নির্বাচনে রাজনৈতিক ভূমিকম্পের শঙ্কা
নির্বাচনে রাজনৈতিক ভূমিকম্পের শঙ্কা

প্রথম পৃষ্ঠা

একই অঙ্গে এত রূপ
একই অঙ্গে এত রূপ

শোবিজ

রংপুরে ধানের দাম নিয়ে চিন্তিত কৃষক
রংপুরে ধানের দাম নিয়ে চিন্তিত কৃষক

পেছনের পৃষ্ঠা

সারা দেশে নির্বাচনি শোডাউন
সারা দেশে নির্বাচনি শোডাউন

পেছনের পৃষ্ঠা

সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই
সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই

সম্পাদকীয়

রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা
রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা

সম্পাদকীয়

ইমাম আহমদ রেযা মুসলিম জাতির জন্য আশীর্বাদ
ইমাম আহমদ রেযা মুসলিম জাতির জন্য আশীর্বাদ

খবর

জেরার মুখে সেই রাঘববোয়ালরা
জেরার মুখে সেই রাঘববোয়ালরা

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচনের জেনোসাইড হওয়ার আশঙ্কা
নির্বাচনের জেনোসাইড হওয়ার আশঙ্কা

প্রথম পৃষ্ঠা

শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি
শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি

সম্পাদকীয়

নিরাপত্তাহীনতায় পপি
নিরাপত্তাহীনতায় পপি

শোবিজ

অপ্রতিরোধ্য সন্ত্রাসীদের চাঁদাবাজি
অপ্রতিরোধ্য সন্ত্রাসীদের চাঁদাবাজি

পেছনের পৃষ্ঠা

বাবরি মসজিদ ইস্যু ঘিরে পশ্চিমবঙ্গে নতুন বিতর্ক
বাবরি মসজিদ ইস্যু ঘিরে পশ্চিমবঙ্গে নতুন বিতর্ক

পেছনের পৃষ্ঠা

ব্যান্ড সংগীতে ভাঙাগড়ার খেলা
ব্যান্ড সংগীতে ভাঙাগড়ার খেলা

শোবিজ

চ্যালেঞ্জ যতই হোক দুই ভোট এক দিনে
চ্যালেঞ্জ যতই হোক দুই ভোট এক দিনে

প্রথম পৃষ্ঠা

বাজি ধরে বার্গার গিলতে গিয়ে যুবকের মৃত্যু
বাজি ধরে বার্গার গিলতে গিয়ে যুবকের মৃত্যু

পেছনের পৃষ্ঠা

পদক নিশ্চিতের পর লক্ষ্য বিশ্বজয়
পদক নিশ্চিতের পর লক্ষ্য বিশ্বজয়

মাঠে ময়দানে

শুটিংয়ে আহত শ্রদ্ধা কাপুর
শুটিংয়ে আহত শ্রদ্ধা কাপুর

শোবিজ

বাংলাদেশ-নেপাল রাগবি সিরিজ
বাংলাদেশ-নেপাল রাগবি সিরিজ

মাঠে ময়দানে

বিমানবাহিনীর কর্মকর্তার বাড়িতে ডাকাতি
বিমানবাহিনীর কর্মকর্তার বাড়িতে ডাকাতি

পেছনের পৃষ্ঠা

বড় ইনিংস খেলা অভ্যাসের বিষয়
বড় ইনিংস খেলা অভ্যাসের বিষয়

মাঠে ময়দানে

সৌদি প্রো লিগ
সৌদি প্রো লিগ

মাঠে ময়দানে

চট্টগ্রাম বন্দর অবরোধের ডাক দুই সংগঠনের
চট্টগ্রাম বন্দর অবরোধের ডাক দুই সংগঠনের

প্রথম পৃষ্ঠা

আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীতে
আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীতে

প্রথম পৃষ্ঠা

ফ্যাসিবাদবিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত
ফ্যাসিবাদবিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত

প্রথম পৃষ্ঠা

পুলিশের দাবি শ্বাসকষ্ট ভাই বললেন হত্যা
পুলিশের দাবি শ্বাসকষ্ট ভাই বললেন হত্যা

পেছনের পৃষ্ঠা