শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শনিবার, ২৩ ফেব্রুয়ারি, ২০১৯ আপডেট:

তিন প্রজন্মের মেলবন্ধন...

কবি খোশনূর, তিনি জাতীয় কবি সংগঠন ‘অনুপ্রাস’-এর প্রতিষ্ঠাতা সভাপতি। অন্যদিকে জনপ্রিয় কণ্ঠশিল্পীদের তালিকায় আঁখি আলমগীরের নাম রয়েছে শীর্ষে। আঁখির দুই মেয়ে স্নেহা ও আরিয়া করছে এখন পড়াশোনা। এবারের তিন প্রজন্মের গল্প তুলে ধরেছেন - আলী আফতাব
প্রিন্ট ভার্সন
তিন প্রজন্মের মেলবন্ধন...

 

কবি খোশনূর, আঁখি আলমগীর ও তার দুই মেয়ে স্নেহা ও আরিয়া। এই তিন প্রজন্মকে এক করার ইচ্ছে ছিল আমাদের অনেক আগে থেকেই। স্টেজ শো আর বাচ্চাদের পরীক্ষার কারণে সময় হয়ে উঠছিল না। সম্প্রতি আমরা তাদের কাছ থেকে এই সাক্ষাৎকারের গ্রিন সিগন্যাল পাই। আর সময়ক্ষেপণ না করে আমরা ছুটি তাদের বাড়ির উদ্দেশে। দুপুর শেষে সূর্য যখন তার আলো দিতে দিতে ক্লান্ত, তার ঠিক কিছুক্ষণ আগে আমরা উপস্থিত হই আঁখি আলমগীরের বাসায়। লিফটে পাঁচতলায় উঠে দরজায় যখন নক করতে যাব, ঠিক ওই সময় আমাদের চোখে পড়ে একটি সাদা রঙের ইট, তার গায়ে লেখা ইংরেজিতে আঁখি। বিষয়টি আমাদের কাছে বেশ মজাই লাগল। মনে মনে তখনই ভেবে নিয়েছি আজ গল্প শুরু করব এই ইট থেকে। ঘরে ঢুকে বসতেই প্রথমে আমাদের সঙ্গে দেখা দেন আঁখি আলমগীর। তারপর একে একে আসেন তার মা খ্যাতিমান কবি খোশনূর ও আঁখি আলমগীরের দুই মেয়ে স্নেহা ও আরিয়া। নিজ হাতে বানানো কেক দিয়ে আতিথেয়তা শেষে আমরা চলে যাই ছবি তুলতে। লাজুক স্নেহা আর আরিয়াকে মাঝে রেখে দুই পাশে দাঁড়িয়ে যান খোশনূর ও আঁখি আলমগীর। একের পর এক ছবির মধ্য দিয়ে এই তিন প্রজন্ম ফ্রেমে বন্দী হন। তারপরই শুরু হয় আমাদের আড্ডার মূল পর্ব।

কথা ছিল আড্ডার শুরু হবে দরজার বাইরে রাখা ‘আঁখি’ লেখা ইট প্রসঙ্গে। শুরুতেই এ বিষয়টি নিয়ে জানতে চাই আঁখি আলমগীরের কাছে। তিনি একগাল হেসে উত্তর দেন, ‘আমাদের এক পরিচিত ভাই আছেন। আমার গানের অনেক ভক্ত।  টাঙ্গাইলে থাকেন। পেশায় একজন ঠিকাদার। তিনি যখন কোনো কাজের কন্ট্রাক পান, তার প্রয়োজনীয় সব ইট সে আঁখি নাম লিখে অর্ডার করেন। যদিও ওই ইটগুলো সিমেন্ট বালির আস্তরের নিচে চলে যায়। তার কথা হলো, আমি যার গানের এত ভক্ত, আমার বানানো স্থাপনাগুলোর ভিত হবে আঁখি নামের ইট দিয়ে।’ এ কথার রেশ থাকতে থাকতে আমরা প্রশ্ন করি এই ইট আপনার বাসায় এলো কী করে? উত্তরে আঁখি জানান, ‘একদিন তিনি এই ইটটি একটি র‌্যাপিং পেপারে মুড়িয়ে আমার বাসায় নিয়ে আসেন। আমি জানতে চাই, এর ভিতর কি আছে? তিনি বললেন, খুলে দেখুন। আমি খুলে দেখলাম তার মধ্যে একটি ইট, যার গায়ে ইংরেজিতে লেখা আঁখি। আমি অবাক হয়ে গেলাম। তারপর এই ইটের গায়ে সাদা রং দিয়ে দরজার বাইরে সাজিয়ে রেখেছি।’

আঁখি আলমগীরের মজার গল্প শেষে আমরা চলে যাই কবি খোশনূরের কাছে। আমরা জানি চলচ্চিত্র ও অডিও গান মিলিয়ে প্রায় ৫০০ গানের গীতিকার তিনি। আমরা তার মুখেই শুনতে চাই গীতিকার হয়ে ওঠার গল্প। তিনি বলেন, ‘আমার মায়ের (কবি ও সাহিত্যিক জোবেদা খাতুন) কাছ থেকে উদ্বুদ্ধ হয়ে আমি কবিতা লিখতে শুরু করি। আমার বাবা গান পছন্দ করতেন। মাঝে মাঝে ঘরে তিনি কীর্তন গাইতেন। আমরা সব ভাইবোন কেউ গান গাইত, কেউ ছবি আঁকত। সব মিলিয়ে একটি সাংস্কৃতিক পরিমণ্ডলের মধ্য দিয়ে আমরা বড় হয়েছি। আমার মা বলতেন,  আমি ছোটবেলা থেকেই কথা বানিয়ে বানিয়ে বলতাম। সেগুলো আমার মা লিখে রাখতেন। আমি যখন তৃতীয় বা চতুর্থ শ্রেণিতে পড়ি ওই লেখাগুলো মা আমাকে দেন। আমি দেখলাম আমার মজার মজার অসম্পূর্ণ কথাগুলো মা তারিখ দিয়ে লিখে রেখেছেন। এভাবে মা আমার লেখার প্রেরণা জোগায়। যখন পঞ্চম শ্রেণিতে পড়ি, তখন ইত্তেফাকের ‘কচিকাঁচার আসরে’, দৈনিক বাংলার ‘সাতভাই চম্পা’ ও পাকিস্তান আমলে কিশোর ক্লাসিক ‘সাম্পান’ পত্রিকায় লিখতাম। এভাবেই শুরু। তারপর ঈদে কিংবা পয়লা বৈশাখে বিশেষ সংখ্যাগুলোর জন্য অনেকেই আমার কাছে লেখা চাইত। বিশেষ করে রোকনুজ্জামান খান দাদাভাই। আমি প্রয়াত নূরজাহান আপা (নূরজাহান বেগম) ‘বেগম’ পত্রিকার সম্পাদক তার কাছে চিরকৃতজ্ঞ। কারণ তার কথায় আমি বাংলায় লেখাপড়া করেছি। আমার লেখালেখির উৎসাহও কিন্তু তিনিই জুগিয়েছেন।’

লেখালেখির পর্ব চুকিয়ে আমরা খোশনূরের কাছে জানতে চাই, সিনেমায় তার কাজের কথা। তিনি বলেন, ‘ঝুমকা’ ছবিতে আমি প্রথম গান লিখি। এ ছবির সবগুলো গান লিখেছিল গাজী মাজহারুল আনোয়ার। এ ছবির একটি মূল গান ছিল যা আমাকে গাজী ভাই লিখতে বলেন। তারপর আমি ‘বিচারপতির বিচার হবে কার আদালতে.. কোনো মতে’ এ গানটি লিখি। গানটিতে কণ্ঠ দেন সৈয়দ আবদুল হাদী ও সাবিনা ইয়াসমিন। এটাই আমার প্রথম গান।’ আঁখি আলমগীর ও খোশনূরের কথার মঝে ডুবেছিলেন আঁখির দুই মেয়ে। আমরা তার বড় মেয়ে স্নেহার কাছে প্রশ্ন করি, ‘মার গানগুলো শোনা হয়? স্নেহার উত্তর হ্যাঁ। আমি মায়ের সব গান শুনি। তার সব গান আমার ভালো লাগে।’ আরিয়ার কাছে প্রশ্ন ছিল, ‘স্কুলে মা কিংবা নানী খোশনূরকে নিয়ে কোনো কথা হয় কি না? উত্তরে আরিয়া  জানায়, ‘স্কুলে আমাদের মা ও দাদুকে প্রায় অনেকেই চেনেন। এ বিষয়টি আমার কাছে অনেক ভালো লাগে।’ দুই মেয়ের কথা শেষ হতে না হতে আমরা আঁখি আলমগীরের কাছে প্রশ্ন করি, ‘এ দুই মেয়েকে গানের জগতে আনার কোনো ইচ্ছে আছে কি না? আঁখির উত্তর, ‘এ বিষয়ে আমার কোনো জোর জবরদস্তি নেই। তারা যদি পড়াশোনার পাশাপাশি গান করতে চায় তাতে আমার কোনো বাধা থাকবে না। আমার দুই মেয়ে কিন্তু ভালো পিয়ানো বাজায়।’

আমরা জানি, মিডিয়াতে আঁখি আলমগীরের যাত্রা শুরু হয় ১৯৮৪ সালে ‘ভাত দে’ ছবিতে শিশুশিল্পী হিসেবে অভিনয়ের মধ্য দিয়ে। কিন্তু পরবর্তীতে তিনি অভিনেত্রী না হয়ে প্রতিষ্ঠিত হয়েছেন একজন কণ্ঠশিল্পী হিসেবে। এর পেছনের গল্পটি আমরা শুনতে চাই তার মুখে। ‘তিনি বলেন, আমাদের দেশে অভিনেত্রী হিসেবে ক্যারিয়ার শুরু করতে হয় একটু অল্প বয়স থেকে। কিন্তু ওই সময় পড়াশোনার পাশাপাশি অভিনয়টা চালিয়ে নেওয়া সম্ভব ছিল না। কিন্তু আমার বাবা-মা ভালো করে জানত আমি অভিনয় করলে ভালো করব কিন্তু পড়াশোনা আর জীবনেও হবে না। আর ‘ভাত দে’ ছবিতে অভিনয় করার প্রস্তাবটা শাবানা আপা নিয়ে আসেন আমার মায়ের কাছে। আপনারা জানেন এই ছবিতে আমার বাবাও অভিনয় করেছেন। তার মানে হচ্ছে তারা সব কিছু ঠিক করে মাকে রাজি করাতে আমাদের বাসায় শাবানা আপাকে পাঠিয়েছিলেন। তারপর সবার সম্মতিতেই আমি এ ছবিতে অভিনয় করি। এছাড়া আমি আরও একদিক থেকে ভাগ্যবান বলা যেতে পারে। কারণ আমার বাবা আলমগীর একজন খ্যাতিমান অভিনেতা। তার কারণে আমাদের বাসায় অনেক অভিনেতা-অভিনেত্রী ও শিল্পীরা আসতেন। এছাড়া মায়ের কারণে অনেক কবি-সাহিত্যিকের আনাগোনা ছিল আমাদের বাসায়। আরও একটি মজার তথ্য আমি দিতে চাই, কলকাতার জনপ্রিয় গীতিকার পুলক বন্দ্যোপাধ্যায় আমাদের বাসায় মাঝেমধ্যে আসতেন। তার লেখা গান বাংলাদেশে প্রথম আমি গেয়েছি। আর এ গানটি স্থান পেয়েছিল আমার প্রথম অ্যালবামে। আমার কাছে তার লেখা এখনো তিনটা গান আছে। ইচ্ছে আছে গানগুলো করে ফেলার।’

আঁখি আলমগীরের সংগীতজীবনের শুরুর গল্পটা আমরা অনেকেই জানি। এই পথচলায় বন্ধুর মতো পাশে থেকেছেন বাবা-মা ও অসংখ্য ভক্ত। ছোটবেলায় খালা বিনু আহমেদের কাছে তার গানের হাতেখড়ি। তারপর টানা আট বছর ক্ল্যাসিক্যাল শিখেছেন ওস্তাদ আখতার সাদমানীর কাছে। পরবর্তীতে তিনি গানের চর্চা করেন ওস্তাদ সঞ্জীব দের কাছে। এখনো সময় পেলে গুরুর সান্নিধ্যে বসে যান।

গীতিকার হিসেবে কবি খোশনূর অল্প সময়ে জনপ্রিয়তা অর্জন করেন। কিন্তু হঠাৎ করে কেন তিনি নিজেকে আড়াল করে নিলেন, এ প্রসঙ্গে জানতে চাইলে তিনি বলেন, ‘আমি নিজে ইচ্ছে করে কাজ কমায়নি। আমি তো মনে করি সংগীত ভুবনে আমাদের এখনো কিছুই দেওয়া হয়নি। একটা সময় বাংলাদেশের চলচ্চিত্র ও অডিও ইন্ডাস্ট্রির অনেক গুণী পরিচালকরা আমাকে ডেকে নিয়ে গান লেখাতেন। কিন্তু এই সময়ে এসে যেচে পড়ে গান লেখার আমার কোনো ইচ্ছে নেই। তবে একটা কথা বলা প্রয়োজন। এখনো চলচ্চিত্রে কবিদের দিয়ে গান লেখানো প্রয়োজন। তার মানে আমাকে দিয়ে যে লেখাতে হবে তা কিন্তু নয়। এছাড়া ওই সময় আমরা যাদের সঙ্গে চলচ্চিত্রে কাজ করেছি তাদের অনেকেই আজ বেঁচে নেই। আবার অনেকে এখন কাজ করছেন না। মঝেমধ্যে ইচ্ছে হয় নতুনদের সঙ্গে যোগাযোগ করি। তাদের দিয়ে আমার কিছু নতুন গান করায়।’

আজও নিয়মিত গান ও কবিতা লিখছেন খোশনূর। আমরা আঁখির কাছে মায়ের লেখা গানগুলো নিয়ে অ্যালবাম প্রকাশের পরিকল্পনা আছে কি না জানতে চাই। তিনি বলেন, ‘মায়ের লেখা গান নিয়ে আমার গাওয়া এবং বিশিষ্ট শিল্পীরা যারা মায়ের গানগুলো গেয়েছেন, সেই হিট গানগুলো নিয়ে পূর্ণাঙ্গ একটি অ্যালবাম বের করার পরিকল্পনা করছি। জানি, এখন আর কেউ পূর্ণাঙ্গ অ্যালবাম শোনে না। তারপরও গানগুলো সংক্ষরণের জন্য আমি এ কাজটি শুরু করব এ বছরই।’ আঁখির কথা শেষ হতে না হতে আমাদের খুব জানতে ইচ্ছে হলো, কবি খোশনূরের কাছে সংরক্ষিত গানের সংখ্যা কেমন, উত্তরে তিনি বলেন, ‘খুব মূল্যবান প্রশ্ন। আমার কাছে এখনো প্রচুর গান আছে। আমি যখন গান লিখি, তখন গানের মুখ ও প্রথম অন্তরাটা লিখে রাখি। এমন মুখ আর অন্তরা লেখা প্রচুর গান আমার কাছে আছে। এখন আমি চেষ্টা করছি ওই অসম্পূর্ণ গানগুলো সম্পূর্ণ করার। কারণ নিঃশ্বাসের কোনো বিশ্বাস নেই। আমি চাই না, আমার চলে যাওয়ার পর এই গানগুলো নিয়ে কোনো বিতর্ক হোক।’ এ কথার রেশ কাটতে না কাটতে আমাদের প্রশ্ন ছিল এই বইমেলায় তার নতুন কোনো বই প্রকাশ হচ্ছে কি না। কবি খোশনূর বলেন, ‘কবিতা, গল্প, উপন্যাস, কিশোর ক্লাসিক, ইংরেজি, ছোটদের ছড়া সব মিলিয়ে প্রায় ৫৫টি বই আছে আমার। এবারের বইমেলায় আমার একটি বই রি-প্রিন্ট হচ্ছে। নাম ‘সূর্যকন্যা’। গত বইমেলায় প্রকাশিত হয়েছিল আমার তিনটি বই।’

গানের পাশাপাশি বর্তমানে মিউজিক ভিডিওর একটি বড় ইন্ডাস্ট্রি আমাদের দেশে গড়ে উঠেছে। এ বিষয়ে জানতে চাইলে আঁখি বলেন, ‘এটি ভালো কি মন্দ, ওই যুক্তিতর্কে আমি যাব না। আমি শুধু বুঝি, যে মাধ্যমে আমার গানটি সবার মাঝে পৌঁছবে আমি সে মাধ্যমটি গ্রহণ করব। আর একটি বিষয় আমি বুঝি, আমাকে আধুনিকতার সঙ্গে চলতে হবে। তা না হলে আমি হারিয়ে যাব। ইউটিউব প্রসঙ্গে আরও একটি কথা বলি। আমরা যে ইউটিউবে দেখছি, আমার গানটি এত কোটি ভিউ হয়েছে, অত কোটি ভিউ হয়েছে। আর তা নিয়ে আত্মতৃপ্তিতে থাকি। বিষয়টা কিন্তু তা নয়। ভিউ আর লিসেনার কিন্তু এক বিষয় নয়। লিসেনার বিষয়টি ভিন্ন। কোনো শিল্পীকে না দেখে তার শুধু গান শুনে মনে ধারণ করার বিষয়টি হচ্ছে লিসেনার। আর এসব গান শ্রোতারা কোনো দিন ভুলে যেতে পারে না। আমার এমন অনেক গান আছে যার এখনো কোনো ভিডিও করা হয়নি। কিন্তু এখনো যখন স্টেজে দাঁড়াই দর্শকরা আমাকে সেই গানগুলো গাইতে বলে।’

আঁখি আলমগীরের কথার মধ্যে ঢুকে খোশনূর বলেন, “আমি আঁখির সব গানের মিউজিক ভিডিওগুলো দেখেছি। সর্বশেষ দেখলাম আঁখি ও আসিফের ‘টিপ টিপ বৃষ্টি’ গানের ভিডিও। গানের পাশাপাশি দুজনই ভালো অভিনয় করেছে এই ভিডিওটিতে।” খ্যাতিমান অভিনেতা আলমগীরের কন্যা আপনি। মা খোশনূর একজন স্বনামখ্যাত গীতিকবি। এটা কি বাড়তি একটা চাপ ছিল নিজের ক্যারিয়ারে। একটু হেসে আঁখি উত্তর দিলেন, ‘অবশ্যই বাড়তি একটা চাপ ছিল। এই চাপের মধ্যে এখনো রয়েছি। একটা বিষয় দেখবেন যারা অনেক বড় স্টারের ছেলেমেয়ে অন্যরা ভাবে তাদের জন্য সবকিছু খুব সহজ। আলমগীরের মেয়ে হিসেবে মিডিয়ার মানুষ হয়তো আমাকে সবাই চেনে। একবার হয়তো সেই পরিচয়ে সুযোগ দিলেন। বারবার কিন্তু সুযোগ দেবেন না। প্রতিনিয়ত তাদের বাবা-মায়ের সঙ্গে তুলনা করা হয়। এই তুলনা করাটা ঠিক নয়। কেননা তারা হলেন লিজেন্ড। তাদের সঙ্গে তুলনা চলে না, কিন্তু তুলনা চলে আসে। এটা আসবে বলেই বড় হয়ে কখনো সিনেমায় নায়িকা হতে চাইনি। এ কারণে নিজের একটা ক্ষেত্র তৈরি করে নিয়েছি।’ সময় গড়াতে আমাদের আড্ডা জমে উঠছিল। সময়ের সঙ্গে বোঝাপড়া করে এই দুই গুণী মানুষের কাছ থেকে বিদায় নিয়ে আমাদের চলে আসতে হয়।

এই বিভাগের আরও খবর
সেই কলমতর
সেই কলমতর
শাবনূরকে নিয়ে অশান্তি চলত সালমানের সংসারে : লিমা
শাবনূরকে নিয়ে অশান্তি চলত সালমানের সংসারে : লিমা
আলোছায়ায় মেহজাবীন
আলোছায়ায় মেহজাবীন
সেই শাবানা এই শাবানা
সেই শাবানা এই শাবানা
হাঙ্গেরির মঞ্চে বাংলাদেশি তাওসিফ
হাঙ্গেরির মঞ্চে বাংলাদেশি তাওসিফ
তারেক রহমানের ৬১তম জন্মদিন উপলক্ষে তথ্যচিত্র
তারেক রহমানের ৬১তম জন্মদিন উপলক্ষে তথ্যচিত্র
কাভিশের সঙ্গে শিরোনামহীন ও মেঘদলের পরিবেশনা
কাভিশের সঙ্গে শিরোনামহীন ও মেঘদলের পরিবেশনা
বড়পর্দায় সাংবাদিক তিশা
বড়পর্দায় সাংবাদিক তিশা
না, আমাকে পয়সা দিতে হবে : ববিতা
না, আমাকে পয়সা দিতে হবে : ববিতা
ক্যাপিটাল ড্রামার নাটক ‘ফার্স্ট লাভ’
ক্যাপিটাল ড্রামার নাটক ‘ফার্স্ট লাভ’
ফিতা কাটাই ভরসা
ফিতা কাটাই ভরসা
অবশেষে রিচির স্বপ্নপূরণ
অবশেষে রিচির স্বপ্নপূরণ
সর্বশেষ খবর
১৫ দিনের জন্য ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় বন্ধ ঘোষণা, হল ছাড়ার নির্দেশ
১৫ দিনের জন্য ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় বন্ধ ঘোষণা, হল ছাড়ার নির্দেশ

৫ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

‘শেখ হাসিনা শিক্ষাব্যবস্থাকে ধ্বংস করে দিয়েছে’
‘শেখ হাসিনা শিক্ষাব্যবস্থাকে ধ্বংস করে দিয়েছে’

৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মহাখালীতে বাসে আগুন
মহাখালীতে বাসে আগুন

১১ মিনিট আগে | নগর জীবন

লালদিয়া ও পানগাঁও কনটেইনার টার্মিনাল চুক্তি, আধিপত্যবাদ না অংশীদারিত্ব
লালদিয়া ও পানগাঁও কনটেইনার টার্মিনাল চুক্তি, আধিপত্যবাদ না অংশীদারিত্ব

১৪ মিনিট আগে | মুক্তমঞ্চ

তরুণদের উদ্যোগে শতাধিক মানুষকে চিকিৎসা সেবা
তরুণদের উদ্যোগে শতাধিক মানুষকে চিকিৎসা সেবা

২২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সড়ক দুর্ঘটনায় প্রাণ গেল সংগীতশিল্পীর
সড়ক দুর্ঘটনায় প্রাণ গেল সংগীতশিল্পীর

২৪ মিনিট আগে | শোবিজ

ভাড়া দিতে না পারা সেই বাড়ির মালিক এখন কার্তিক
ভাড়া দিতে না পারা সেই বাড়ির মালিক এখন কার্তিক

৫৬ মিনিট আগে | শোবিজ

নির্বাচনকালীন এসপি নিয়োগে গুরুত্বপূর্ণ বৈঠক
নির্বাচনকালীন এসপি নিয়োগে গুরুত্বপূর্ণ বৈঠক

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘দেশের মানুষ শুধু পরিবর্তন নয়, সুশাসনের নিশ্চয়তা চায়’
‘দেশের মানুষ শুধু পরিবর্তন নয়, সুশাসনের নিশ্চয়তা চায়’

১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

এখন শান্তিচুক্তি না করলে ইউক্রেনের ভবিষ্যৎ আরও খারাপ হবে: যুক্তরাষ্ট্রের সতর্কবার্তা
এখন শান্তিচুক্তি না করলে ইউক্রেনের ভবিষ্যৎ আরও খারাপ হবে: যুক্তরাষ্ট্রের সতর্কবার্তা

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বরিশালে ডেঙ্গুতে শিশুসহ ২ জনের মৃত্যু
বরিশালে ডেঙ্গুতে শিশুসহ ২ জনের মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | ডেঙ্গু আপডেট

কুড়িগ্রাম ফিস্টুলামুক্ত ঘোষণা প্রক্রিয়ায় অগ্রযাত্রা
কুড়িগ্রাম ফিস্টুলামুক্ত ঘোষণা প্রক্রিয়ায় অগ্রযাত্রা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ধানের শীষে ভোট চাইলেন ওয়াদুদ ভূইয়া
ধানের শীষে ভোট চাইলেন ওয়াদুদ ভূইয়া

১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

খাগড়াছড়ি রেডক্রিসেন্টের সহসভাপতি দুলাল, সম্পাদক মজিদ
খাগড়াছড়ি রেডক্রিসেন্টের সহসভাপতি দুলাল, সম্পাদক মজিদ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রেকর্ড গড়ার সুযোগ পেলেন না মুশফিক, যা বললেন আশরাফুল
রেকর্ড গড়ার সুযোগ পেলেন না মুশফিক, যা বললেন আশরাফুল

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শিশুকে ধর্ষণে অভিযুক্তের লাশ মিলল রেল লাইনে
শিশুকে ধর্ষণে অভিযুক্তের লাশ মিলল রেল লাইনে

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

অপহরণের পর মুক্তিপণ দাবি, না দেওয়ায় লাশ মিলল নদীতে
অপহরণের পর মুক্তিপণ দাবি, না দেওয়ায় লাশ মিলল নদীতে

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চারটি নির্বাচনে ভোট দিতে পারেনি জনগণ: সেলিমুজ্জামান সেলিম
চারটি নির্বাচনে ভোট দিতে পারেনি জনগণ: সেলিমুজ্জামান সেলিম

১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

ঢাবির নারী শিক্ষার্থীদের নিয়ে বসুন্ধরা শুভসংঘের মতবিনিময় সভা
ঢাবির নারী শিক্ষার্থীদের নিয়ে বসুন্ধরা শুভসংঘের মতবিনিময় সভা

২ ঘণ্টা আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

১৭ বছর পর ভোট দেওয়ার অধিকার ফিরে এসেছে: সেলিমা রহমান
১৭ বছর পর ভোট দেওয়ার অধিকার ফিরে এসেছে: সেলিমা রহমান

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

তারেক রহমানের জন্মবার্ষিকী উপলক্ষে বুড়িচংয়ে দোয়া মাহফিল
তারেক রহমানের জন্মবার্ষিকী উপলক্ষে বুড়িচংয়ে দোয়া মাহফিল

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভারতের ‘চিকেন নেকে’ সর্বোচ্চ সতর্কতা: শিলিগুড়িতে উচ্চপর্যায়ের গোয়েন্দা বৈঠক
ভারতের ‘চিকেন নেকে’ সর্বোচ্চ সতর্কতা: শিলিগুড়িতে উচ্চপর্যায়ের গোয়েন্দা বৈঠক

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নমিনেশন পেতে বাজিতপুর-নিকলী সড়কে দীর্ঘ মানববন্ধন
নমিনেশন পেতে বাজিতপুর-নিকলী সড়কে দীর্ঘ মানববন্ধন

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ধর্মের দোহাই দিয়ে টিকেট বিক্রি করে কাজ হবে না: তানিয়া রব
ধর্মের দোহাই দিয়ে টিকেট বিক্রি করে কাজ হবে না: তানিয়া রব

২ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

ফটিকছড়িতে ধানের শীষে ভোট চাইলেন সরওয়ার আলমগীর
ফটিকছড়িতে ধানের শীষে ভোট চাইলেন সরওয়ার আলমগীর

২ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

গাইবান্ধায় ফুটবল টুর্নামেন্টে চ্যাম্পিয়ন গোবিন্দগঞ্জ সরকারি কলেজ
গাইবান্ধায় ফুটবল টুর্নামেন্টে চ্যাম্পিয়ন গোবিন্দগঞ্জ সরকারি কলেজ

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

অশ্লীল ভিডিও ধারণ করে টাকা হাতিয়ে নেওয়া চক্রের সদস্য আটক
অশ্লীল ভিডিও ধারণ করে টাকা হাতিয়ে নেওয়া চক্রের সদস্য আটক

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সৈকতের সিদ্ধান্ত নিয়ে আবারও বিতর্ক, পাশে দাঁড়ালেন সাইমন টফেল
সৈকতের সিদ্ধান্ত নিয়ে আবারও বিতর্ক, পাশে দাঁড়ালেন সাইমন টফেল

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সাবেক স্ত্রী রিনাকে চমকে দিলেন আমির
সাবেক স্ত্রী রিনাকে চমকে দিলেন আমির

২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

রাজধানীতে দুর্বৃত্তের গুলিতে যুবক আহত
রাজধানীতে দুর্বৃত্তের গুলিতে যুবক আহত

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সর্বাধিক পঠিত
রাজধানীতে আবারও ভূকম্পন অনুভূত
রাজধানীতে আবারও ভূকম্পন অনুভূত

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনার মৃত্যুদণ্ড নিয়ে এবার মুখ খুলল পাকিস্তান
হাসিনার মৃত্যুদণ্ড নিয়ে এবার মুখ খুলল পাকিস্তান

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল : ভূমিকম্পের আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীবাসীর
লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল : ভূমিকম্পের আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীবাসীর

১০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ফের নরসিংদীতে ভূকম্পন অনুভূত
ফের নরসিংদীতে ভূকম্পন অনুভূত

১১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

নরসিংদীর মাধবদী কীভাবে শক্তিশালী ভূমিকম্পের কেন্দ্রে পরিণত হলো?
নরসিংদীর মাধবদী কীভাবে শক্তিশালী ভূমিকম্পের কেন্দ্রে পরিণত হলো?

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তাসকিনের ২৪ রানের ওভার
তাসকিনের ২৪ রানের ওভার

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কী কী পাচ্ছেন মিস ইউনিভার্স ফাতিমা বশ
কী কী পাচ্ছেন মিস ইউনিভার্স ফাতিমা বশ

১১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

মুস্তাফিজকে আবারও দলে নিলো ক্যাপিটালস
মুস্তাফিজকে আবারও দলে নিলো ক্যাপিটালস

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে কঠিন গ্রুপে বাংলাদেশ
টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে কঠিন গ্রুপে বাংলাদেশ

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শান্তি প্রস্তাব মেনে নিতে ইউক্রেনকে সময় বেঁধে দিলেন ট্রাম্প
শান্তি প্রস্তাব মেনে নিতে ইউক্রেনকে সময় বেঁধে দিলেন ট্রাম্প

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজধানীতে বায়তুল মোকাররম মসজিদের সামনে বৈদ্যুতিক খুঁটিতে আগুন, পুড়ল দোকান
রাজধানীতে বায়তুল মোকাররম মসজিদের সামনে বৈদ্যুতিক খুঁটিতে আগুন, পুড়ল দোকান

২৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

মামদানিকে ট্রাম্পের অভিনন্দন, বৈঠককে বললেন ‘দারুণ ও ফলপ্রসূ’
মামদানিকে ট্রাম্পের অভিনন্দন, বৈঠককে বললেন ‘দারুণ ও ফলপ্রসূ’

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফাইনালে পাকিস্তানকে পেল বাংলাদেশ
ফাইনালে পাকিস্তানকে পেল বাংলাদেশ

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বাইপাইল নয়, আজকের ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থলও নরসিংদীতে: আবহাওয়া অফিস
বাইপাইল নয়, আজকের ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থলও নরসিংদীতে: আবহাওয়া অফিস

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেষ মুহূর্তের গোলে মরক্কোকে হারিয়ে সেমিফাইনালে ব্রাজিল
শেষ মুহূর্তের গোলে মরক্কোকে হারিয়ে সেমিফাইনালে ব্রাজিল

১২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২২ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২২ নভেম্বর)

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চাপের মুখে রাশিয়ার তেল আমদানি বন্ধ করল ভারতের বৃহত্তম শিল্পগোষ্ঠী রিলায়েন্স
চাপের মুখে রাশিয়ার তেল আমদানি বন্ধ করল ভারতের বৃহত্তম শিল্পগোষ্ঠী রিলায়েন্স

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় বাস্তবায়ন হবে ইনশাআল্লাহ : সালাউদ্দিন
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় বাস্তবায়ন হবে ইনশাআল্লাহ : সালাউদ্দিন

৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শততম টেস্টে মুশফিকের বিরল রেকর্ড
শততম টেস্টে মুশফিকের বিরল রেকর্ড

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভূমিকম্পে মেট্রোরেল স্থাপনার কোনো ক্ষতি হয়নি: ডিএমটিসিএল এমডি
ভূমিকম্পে মেট্রোরেল স্থাপনার কোনো ক্ষতি হয়নি: ডিএমটিসিএল এমডি

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে হতাহতদের আর্থিক সহায়তা দেবে ঢাকা জেলা প্রশাসন
ভূমিকম্পে হতাহতদের আর্থিক সহায়তা দেবে ঢাকা জেলা প্রশাসন

১৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

শান্তি পরিকল্পনা নিয়ে কঠিন চাপের মুখে ইউক্রেন
শান্তি পরিকল্পনা নিয়ে কঠিন চাপের মুখে ইউক্রেন

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজায় সাত কিলোমিটার লম্বা টানেলে ৮০টি কক্ষের সন্ধান
গাজায় সাত কিলোমিটার লম্বা টানেলে ৮০টি কক্ষের সন্ধান

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গত ১০ বছর ফ্যাসিবাদ বিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত : মির্জা ফখরুল
গত ১০ বছর ফ্যাসিবাদ বিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত : মির্জা ফখরুল

১০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আইন হয়ে গেলে গণভোটের প্রস্তুতি শুরু করবে কমিশন: সিইসি
আইন হয়ে গেলে গণভোটের প্রস্তুতি শুরু করবে কমিশন: সিইসি

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘আমার বিজয় এমনভাবে হবে, ধারে কাছেও কেউ আসতে পারবে না’
‘আমার বিজয় এমনভাবে হবে, ধারে কাছেও কেউ আসতে পারবে না’

৭ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন হতে হবে: জামায়াত আমির
ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন হতে হবে: জামায়াত আমির

৫ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

সাকিবকে টপকে দেশের সর্বোচ্চ উইকেট শিকারি তাইজুল
সাকিবকে টপকে দেশের সর্বোচ্চ উইকেট শিকারি তাইজুল

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ট্রাম্পের সঙ্গে বিবাদ, কংগ্রেস ছাড়ছেন রিপাবলিকান টেলর গ্রিন
ট্রাম্পের সঙ্গে বিবাদ, কংগ্রেস ছাড়ছেন রিপাবলিকান টেলর গ্রিন

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আয়ারল্যান্ডকে হোয়াইটওয়াশ করার দ্বারপ্রান্তে বাংলাদেশ
আয়ারল্যান্ডকে হোয়াইটওয়াশ করার দ্বারপ্রান্তে বাংলাদেশ

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

প্রিন্ট সর্বাধিক
লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল নরসিংদী
লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল নরসিংদী

প্রথম পৃষ্ঠা

পুলিশের নতুন পোশাক নিয়ে আলোচনা চলছেই
পুলিশের নতুন পোশাক নিয়ে আলোচনা চলছেই

পেছনের পৃষ্ঠা

ভয়ংকর ঝুঁকিতে পুরান ঢাকা সিলেট ও চট্টগ্রাম
ভয়ংকর ঝুঁকিতে পুরান ঢাকা সিলেট ও চট্টগ্রাম

প্রথম পৃষ্ঠা

৭০০ উইকেটের স্বপ্ন তাইজুলের
৭০০ উইকেটের স্বপ্ন তাইজুলের

মাঠে ময়দানে

হাস্যোজ্জ্বল খালেদা জিয়া সেনাকুঞ্জে
হাস্যোজ্জ্বল খালেদা জিয়া সেনাকুঞ্জে

প্রথম পৃষ্ঠা

শাবনূরকে নিয়ে অশান্তি চলত সালমানের সংসারে : লিমা
শাবনূরকে নিয়ে অশান্তি চলত সালমানের সংসারে : লিমা

শোবিজ

সেই শাবানা এই শাবানা
সেই শাবানা এই শাবানা

শোবিজ

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

ভূমিকম্পে কাঁপল দেশ
ভূমিকম্পে কাঁপল দেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রশাসনিক চাঁদাবাজি
প্রশাসনিক চাঁদাবাজি

প্রথম পৃষ্ঠা

উত্তরাঞ্চলে ঝুঁকিতে হাজারো ভবন
উত্তরাঞ্চলে ঝুঁকিতে হাজারো ভবন

নগর জীবন

চিরনিদ্রায় শায়িত হলেন তোফায়েল আহমেদের স্ত্রী
চিরনিদ্রায় শায়িত হলেন তোফায়েল আহমেদের স্ত্রী

নগর জীবন

আলোছায়ায় মেহজাবীন
আলোছায়ায় মেহজাবীন

শোবিজ

নষ্ট যন্ত্রে বেহাল স্বাস্থ্যসেবা
নষ্ট যন্ত্রে বেহাল স্বাস্থ্যসেবা

পেছনের পৃষ্ঠা

লাউয়ের গ্রাম লালমতি
লাউয়ের গ্রাম লালমতি

শনিবারের সকাল

বিদেশিদের বন্দর ইজারা হুমকিস্বরূপ
বিদেশিদের বন্দর ইজারা হুমকিস্বরূপ

নগর জীবন

সুষ্ঠু নির্বাচনে সশস্ত্র বাহিনীকে ভূমিকা রাখতে হবে  - প্রধান উপদেষ্টা
সুষ্ঠু নির্বাচনে সশস্ত্র বাহিনীকে ভূমিকা রাখতে হবে - প্রধান উপদেষ্টা

প্রথম পৃষ্ঠা

সিরাজগঞ্জ দিনাজপুরে ফুটবল উৎসব
সিরাজগঞ্জ দিনাজপুরে ফুটবল উৎসব

মাঠে ময়দানে

অতিথি পাখির কলকাকলিতে মুখর চরবিজয়
অতিথি পাখির কলকাকলিতে মুখর চরবিজয়

পেছনের পৃষ্ঠা

বিধিমালা না মানায় এমন বিপর্যয়
বিধিমালা না মানায় এমন বিপর্যয়

প্রথম পৃষ্ঠা

মেয়েদের আইপিএল নিলামে বাংলাদেশের তিন ক্রিকেটার
মেয়েদের আইপিএল নিলামে বাংলাদেশের তিন ক্রিকেটার

মাঠে ময়দানে

আজ ঢাকায় আসছেন ভুটানের প্রধানমন্ত্রী
আজ ঢাকায় আসছেন ভুটানের প্রধানমন্ত্রী

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচনে দুর্নীতিবাজদের লাল কার্ড
নির্বাচনে দুর্নীতিবাজদের লাল কার্ড

প্রথম পৃষ্ঠা

সবজির সরবরাহ বাড়লেও কমছে না দাম
সবজির সরবরাহ বাড়লেও কমছে না দাম

নগর জীবন

পার্থে এক দিনে ১৯ উইকেটের পতন
পার্থে এক দিনে ১৯ উইকেটের পতন

মাঠে ময়দানে

ঘরের দেয়াল ভেঙে হামলা লুটপাট রোহিঙ্গা সন্ত্রাসীদের
ঘরের দেয়াল ভেঙে হামলা লুটপাট রোহিঙ্গা সন্ত্রাসীদের

প্রথম পৃষ্ঠা

সেই কলমতর
সেই কলমতর

শোবিজ

সুস্থ জীবনের জন্য হাফ ম্যারাথন
সুস্থ জীবনের জন্য হাফ ম্যারাথন

মাঠে ময়দানে

বাংলাদেশের পদক নিশ্চিত করার ম্যাচ
বাংলাদেশের পদক নিশ্চিত করার ম্যাচ

মাঠে ময়দানে

জিএসপি টার্গেটে সাত দেশ
জিএসপি টার্গেটে সাত দেশ

প্রথম পৃষ্ঠা