শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, সোমবার, ২১ আগস্ট, ২০২৩

আমাদের উত্তম কুমার

প্রিন্ট ভার্সন
আমাদের উত্তম কুমার

নায়করাজ রাজ্জাকের বেদনাবিধুর প্রয়াণ দিবস আজ।  তাঁর চলে যাওয়া মানে দেশীয় চলচ্চিত্রে অপূরণীয় শূন্যতার সৃষ্টি হওয়া ও চলচ্চিত্র জগৎ মুরব্বিশূন্য হয়ে পড়া। এ দেশের চলচ্চিত্রের এই মহিরুহের চিরপ্রস্থানে হয়েছেও তাই। ঢাকার চলচ্চিত্র আজ জরাজীর্ণ দশা অতিক্রম করছে। নায়করাজের অনাকাক্সিক্ষত প্রয়াণ দিবসে তাঁর স্মৃতির প্রতি শ্রদ্ধা জানিয়ে লিখেছেন - আলাউদ্দীন মাজিদ

 

উত্তমের পাশে সমান দাপুটে

টালিগঞ্জের মহানায়ক উত্তম কুমার বাংলা চলচ্চিত্রের কিংবদন্তি আর গর্ব। ষাটের দশক পর্যন্ত এ দেশের দর্শক বড় পর্দায় উত্তম কুমার অভিনীত ছবিতে বুঁদ হয়ে থাকত। তাঁর চালচলন, বেশভূষা, কথা বলার ধরন, হেয়ার স্টাইল- সব কিছুই যেন দর্শকদের অনুসরণ আর অনুকরণের বিষয়। মানে কিশোর, যুবক, বৃদ্ধ সবাই যেন উত্তম ম্যানিয়ায় ভুগছিল। তখন মহানায়ক বলতে বাঙালি দর্শকের কাছে উত্তম কুমারের বিকল্প আর কিছুই ছিল না। ওই সময়ে সবাই যখন চিরকালের উত্তম বন্দনায় মহামগ্ন ঠিক তখনই ১৯৬৬ সালে এপার বাংলার চলচ্চিত্র নির্মাণের অবিসংবাদিত কারিগর জহির রায়হান নির্মাণ করলেন চলচ্চিত্র ‘বেহুলা’। আর সেই চলচ্চিত্রে দর্শক মন্ত্রমুগ্ধের মতো দেখলেন এক নতুন নায়ককে। যার পর্দা উপস্থিতি, অভিনয়শৈলী আর ব্যক্তিত্ব দর্শকদের চোখ আর মনকে নিমিষেই আটকে দিল সেই নতুন নায়কের প্রতি। এক কথায় সুদর্শন আর ব্যক্তিত্বের আধার বলতে যা বোঝায় তিনি হলেন তাই। সেই নবাগত নায়ক হলেন ‘রাজ্জাক’। এপার বাংলার দর্শক খুঁজে পেল আপন চলচ্চিত্রের নতুন ঠিকানা এক নতুন নায়ক। গর্ব করে তারা বলে ওঠল, আমাদের আছে চলচ্চিত্রের অবিসংবাদিত রাজা ‘নায়করাজ রাজ্জাক’। বাংলাদেশে শুরু হলো রাজ্জাক ফোবিয়া। তাঁর মতো আর কোনো নায়কের জন্ম আজও এ দেশে হয়নি। তাই তো প্রখ্যাত চলচ্চিত্র সাংবাদিক ও চলচ্চিত্রকার প্রয়াত আহমেদ জামান চৌধুরীর মতো একজন পাকা জহুরির চোখ এড়ায়নি রাজ্জাক ক্যারিশমায়। রাজ্জাকের অভিনয়ের মহাগুণে তিনি তাঁকে প্রবাদতুল্য উপাধি দিতে ভুললেন না। রাজ্জাককে অবলীলায় তিনি ‘নায়করাজ’ উপমায় ভূষিত করলেন। দর্শক ও চলচ্চিত্রের মানুষ এই উপাধি সাদরে ও সানন্দে গ্রহণ করলেন। ওপার বাংলার উত্তম কুমারের মতো আমরাও পেয়ে গেলাম কিংবদন্তি নায়ক ‘নায়করাজ রাজ্জাক’কে। অনেকেই অবশ্য রাজ্জাককে উত্তম কুমারের সঙ্গে তুলনা করলেও রাজ্জাক ছিলেন স্বমহিমায় উজ্জ্বল। টানা পাঁচ দশক দক্ষ কর্মযজ্ঞ দিয়ে দেশীয় চলচ্চিত্রের ভান্ডারকে পূর্ণতা দিয়েছেন তিনি। পেয়েছেন মানুষের অফুরন্ত ভালোবাসা। রাষ্ট্রও তাঁকে দিয়েছে কাজের স্বীকৃতি ও যথাযথ সম্মান। চলচ্চিত্রের এই মহান রাজা পেয়ে গেছেন একাধিকবার জাতীয় চলচ্চিত্র পুরস্কার, জাতীয় পুরস্কারে আজীবন সম্মাননা এবং রাষ্ট্রের সর্বোচ্চ বেসামরিক সম্মান স্বাধীনতা পদক। ২০১৭ সালের ২১ আগস্ট কোটি কোটি ভক্তকে চোখের জলে ভাসিয়ে পরপারে চলে গেছেন চলচ্চিত্রের এই রাজাধিরাজ। আজ তাঁর বেদনাবিদূর প্রয়াণ দিবসে তাঁর স্মৃতির প্রতি রইল বাংলাদেশ প্রতিদিন পরিবারের বিনম্র শ্রদ্ধা।

 

জন্ম ও ঢাকায় আসা

১৯৪২ সালের ২৩ জানুয়ারি কলকাতায় জন্ম নেওয়া আবদুর রাজ্জাক স্কুল জীবনেই অভিনয়ের সঙ্গে যুক্ত হন। ১৯৬৪ সালে কলকাতায় সাম্প্রদায়িক দাঙ্গা শুরু হলে স্ত্রী খায়রুন্নেসা লক্ষ্মী আর তিন মাস বয়সের পুত্র বাপ্পারাজকে নিয়ে একজন শরণার্থী হিসেবে ঢাকায় আসেন রাজ্জাক। শুরু হয় তাঁর জীবনযুদ্ধ। আর এই যুদ্ধে জয়ী হতে চলচ্চিত্রকেই বেছে নেন তিনি। কাজের প্রতি আন্তরিকতা আর মমত্ববোধ সহজেই তাঁকে সহকারী পরিচালক আর সহশিল্পী থেকে রাজার আসনে বসিয়ে দেয়। ১৯৬৮ সালে নায়ক হিসেবে তাঁর প্রথম ছবি জহির রায়হান নির্মিত ‘বেহুলা’ মুক্তি পায়। তাঁর অভিনয় কুশলতায় চারদিকে তখন সাজ সাজ রব। পাঁচ দশক ধরে নিরবছিন্নভাবে একচ্ছত্র আধিপত্য নিয়ে চলচ্চিত্রে পথচলা নায়করাজের। কাজের প্রতি নিষ্ঠা একজন সাধারণ মানুষকে যে অসাধারণ করে তুলতে পারে তার প্রমাণ রাজ্জাক। তিনি যথার্থ চলচ্চিত্রের রাজা। পৃথিবীতে নায়করাজ একজনই হয়েছেন, দ্বিতীয় কেউ আর হতে পারবে না। চলচ্চিত্রের রাজা হয়েও নায়করাজের মধ্যে অহংবোধ ছিল না। অহংকারকে তিনি কখনো পছন্দ করতেন না। নায়করাজের কথায় প্রতিষ্ঠা আর ভালোবাসা পেতে হলে বিনয়ী হতে হয়। সত্যিই তিনি অসাধারণ একজন বিনয়ী মানুষ ছিলেন। তাঁর কথাবার্তা আর আচার-আচরণে সদা এই বিনয়ী ভাব ফুটে উঠত। কাউকে কষ্ট দিয়ে তিনি কথা বলেছেন এমন কথা কখনো শোনা যায়নি। প্রয়াণের আগে মিডিয়াকে দেওয়া এক সাক্ষাৎকারে তাঁর মহানুভবতার কথাই আবার ফুটে উঠেছিল। সাক্ষাৎকারে নায়করাজ বলেছিলেন, এই জীবনে আমার আর চাওয়া-পাওয়ার কিছুই নেই, সৃষ্টিকর্তা আমাকে সম্মান, ভালোবাসা এবং সুন্দর একটি সংসার দিয়েছেন। আমার জীবন সুখের পূর্ণতায় ভরা। এখন সৃষ্টিকর্তা প্রদত্ত সম্মান নিয়ে তাঁর কাছে ফিরে যেতে পারলেই এ জীবন সার্থক হবে। তিনি বলেছিলেন, আমি জীবনটাকে সহজভাবেই উপভোগ করি। আমি মানুষ রাজ্জাক, এটাই আমার বড় পরিচয়। যখন অভিনয় করি তখন শিল্পী। এর বাইরে সাধারণ মানুষ। আমি কখনো কারও সঙ্গে অহংকার দেখাইনি। একটি বাঙালি পরিবারে জন্মগ্রহণ করেছি। নায়করাজের আত্মতৃপ্তির কথা শুনে তাঁরই নির্মিত ও অভিনীত ‘বাবা কেন চাকর’ ছবির একটি গানের কথা মনে পড়ে গেল। ‘আমার মতো এত সুখী নয়তো কারও জীবন, কী আদর স্নেহ-ভালোবাসায় জড়ানো মায়ার বাঁধন...’।

 

নিজের জীবন নিয়ে বলা কথা

নিজের বৈচিত্র্যপূর্ণ জীবন সম্পর্কে নায়করাজের কথা ছিল- জীবনে সফলতার জন্য অনেক ধৈর্য আর ত্যাগের দরকার। কেউ যখন কোনো একটা অবস্থানে চলে যায়, তখন নিজেকে মানিয়ে চলতে খুব কম মানুষই পারে। সৃষ্টিকর্তা আমাকে সহযোগিতা করেছেন। ব্যক্তিগত ভালোবাসা ও পপ্রন্ড  ইচ্ছাশক্তির কারণেই চলচ্চিত্রে এসেছিলাম। প্রতিষ্ঠাও পেয়েছি। আমি মনে করি, ব্যক্তি রাজ্জাক একবারেই সাধারণ। আর শিল্পী রাজ্জাক মানে দায়িত্ব ও কর্তব্যবোধের পাত্র। যারা সময়টাকে জয় করতে পারে, তারা জীবনে অনেক কিছুই করতে পারে। আমার স্বপ্ন ছিল, যে করেই হোক আমাকে শিল্পী হতে হবে। তার জন্য যতটুকু ত্যাগ স্বীকার করতে হয়, তা আমি করব। এ ক্ষেত্রে সৃষ্টিকর্তা ও দর্শক আমাকে সহযোগিতা করেছেন। যে কোনো মানুষের জীবনে একটা স্বপ্ন থাকতে হয়। আমি কী হতে চাই? দোটানা থাকা যাবে না, আত্মপ্রত্যয়ী এবং বাস্তবতার আলোকে হতে হবে।

 

ফুটবলার হওয়ার স্বপ্ন ছিল

ছেলেবেলায় স্বপ্ন ছিল ফুটবলার হওয়ার। কিন্তু কলকাতার খানপুর হাইস্কুলে সপ্তম শ্রেণিতে পড়ার সময় সরস্বতী পূজা চলার সময় মঞ্চনাটকে অভিনয় তাঁর জীবনের মোড় ঘুরিয়ে দেয়। টালিগঞ্জের ফিল্মপাড়ার কাছেই ছিল রাজ্জাকের পৈতৃক বাড়ি। ছোটবেলা থেকেই কানন দেবী, বসন্ত চৌধুরী, ছবি বিশ্বাসদের দেখে দেখে বড় হয়েছেন। তাই রক্তে ঢুকে যায় অভিনয়ের নেশা। ভারতে টুকটাক অভিনয় করলেও তার শুরুটা ঢাকায়।

 

এক নজরে রাজ্জাক

প্রকৃত নাম : আবদুর রাজ্জাক।

বাবা-মা : আকবর হোসেন ও নিসারুন্নেসা।

জন্ম : ১৯৪২ সালের ২৩ জানুয়ারি। কলকাতার টালিগঞ্জে।

মৃত্যু : ২১ আগস্ট, ২০১৭ সাল।

বিয়ে : ১৯ বছর বয়সে, ১৯৬২ সালে। বিয়ে করেন খায়রুন্নেসা লক্ষ্মীকে।

সন্তান : তিন পুত্র ও দুই কন্যা।

বাংলাদেশে আগমন : ১৯৬৪ সালে ঢাকায় আসেন।

অভিনয় জীবন : স্কুলে পড়ার সময় ‘বিদ্রোহী’ নাটকে, কলেজ জীবনে ‘রতন লাল বাঙালি’ ছবিতে তাঁর প্রথম অভিনয়। ১৯৫৯ সালে বোম্বের ফিল্মালয়ে ভর্তি হন। এরপর কলকাতার ‘পংকতিলক’ ও ‘শিলালিপি’ চলচ্চিত্রে অভিনয়। ১৯৬৪ সাল থেকে ঢাকার ছবিতে অভিনয়।

প্রথম ছবি [নায়ক] : ১৯৬৬ সালে জহির রায়হানের ‘বেহুলা’।

শেষ অভিনীত ছবি : বাপ্পারাজের ‘কার্তুজ’ ২০১৪ সাল।

এই বিভাগের আরও খবর
যুক্তরাষ্ট্র মাতাবেন আসিফ-আনিসা
যুক্তরাষ্ট্র মাতাবেন আসিফ-আনিসা
জেফারের বৃহস্পতি তুঙ্গে
জেফারের বৃহস্পতি তুঙ্গে
মাকে নিয়ে সামিনা চৌধুরী
মাকে নিয়ে সামিনা চৌধুরী
তারিক-শিহাব-মিথিলার দৃষ্টিতে সেরা কে
তারিক-শিহাব-মিথিলার দৃষ্টিতে সেরা কে
দশে দশ তাসনিয়া ফারিণ
দশে দশ তাসনিয়া ফারিণ
শোবিজ তারকাদের বয়ানে পাক-ভারত যুদ্ধ
শোবিজ তারকাদের বয়ানে পাক-ভারত যুদ্ধ
পূর্ণিমার সৌভাগ্য
পূর্ণিমার সৌভাগ্য
চোখের বালি ঐশ্বরিয়ার গর্ব
চোখের বালি ঐশ্বরিয়ার গর্ব
রবীন্দ্র ‘সম্পত্তি সমর্পণ’  নিয়ে আবুল হায়াত
রবীন্দ্র ‘সম্পত্তি সমর্পণ’ নিয়ে আবুল হায়াত
রবীন্দ্রসংগীত চর্চায় সুন্দর পরিবেশের অভাব রয়েছে
রবীন্দ্রসংগীত চর্চায় সুন্দর পরিবেশের অভাব রয়েছে
চলচ্চিত্রে রবীন্দ্রনাথ
চলচ্চিত্রে রবীন্দ্রনাথ
চলচ্চিত্রনির্মাতাদের ভোট প্রেস ক্লাবে
চলচ্চিত্রনির্মাতাদের ভোট প্রেস ক্লাবে
সর্বশেষ খবর
ভিসা বাতিলের সুযোগ পাচ্ছেন হজযাত্রীরা
ভিসা বাতিলের সুযোগ পাচ্ছেন হজযাত্রীরা

১ সেকেন্ড আগে | জাতীয়

যৌক্তিক সময়ে নির্বাচনের রোডম্যাপ দিন : ডা. জাহিদ
যৌক্তিক সময়ে নির্বাচনের রোডম্যাপ দিন : ডা. জাহিদ

৮ মিনিট আগে | রাজনীতি

'আমার বিরুদ্ধে কিছু মানুষ জঘন্য মিথ্যাচার ও আক্রমণাত্মক বক্তব্য প্রচার করছে'
'আমার বিরুদ্ধে কিছু মানুষ জঘন্য মিথ্যাচার ও আক্রমণাত্মক বক্তব্য প্রচার করছে'

১০ মিনিট আগে | জাতীয়

পুলিশের অভিযানে ১৩ আওয়ামী লীগ নেতা-কর্মী গ্রেফতার
পুলিশের অভিযানে ১৩ আওয়ামী লীগ নেতা-কর্মী গ্রেফতার

১৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সাতক্ষীরার সীমান্তে গ্রামবাসীদের মধ্যে আতঙ্ক, সতর্ক বিজিবি
সাতক্ষীরার সীমান্তে গ্রামবাসীদের মধ্যে আতঙ্ক, সতর্ক বিজিবি

১৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

‘জুলাই স্পিরিটের’ সাথে প্রতারণাকারীরা আস্তাকুঁড়ে নিক্ষিপ্ত হবে : শিবির সভাপতি
‘জুলাই স্পিরিটের’ সাথে প্রতারণাকারীরা আস্তাকুঁড়ে নিক্ষিপ্ত হবে : শিবির সভাপতি

১৯ মিনিট আগে | রাজনীতি

আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের দাবি,  উপদেষ্টা মাহফুজের ‘কয়েকটি কথা’
আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের দাবি, উপদেষ্টা মাহফুজের ‘কয়েকটি কথা’

২০ মিনিট আগে | জাতীয়

আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের বিষয়ে সিদ্ধান্ত নেবে জনগণ: মঈন খান
আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের বিষয়ে সিদ্ধান্ত নেবে জনগণ: মঈন খান

২২ মিনিট আগে | রাজনীতি

পানিতে ডুবে শিশুর মৃত্যু
পানিতে ডুবে শিশুর মৃত্যু

২৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের বিষয়ে যা জানাল সরকার
আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের বিষয়ে যা জানাল সরকার

৩৫ মিনিট আগে | জাতীয়

হাটহাজারীর ইউপি চেয়ারম্যান গ্রেফতার
হাটহাজারীর ইউপি চেয়ারম্যান গ্রেফতার

৩৫ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

গণহত্যাকারী আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধ না হওয়া পর্যন্ত লড়াই চলবে: সারজিস
গণহত্যাকারী আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধ না হওয়া পর্যন্ত লড়াই চলবে: সারজিস

৪৪ মিনিট আগে | রাজনীতি

আগামী ২০ বছরের মধ্যে সব সম্পদ বিলিয়ে দেবেন বিল গেটস
আগামী ২০ বছরের মধ্যে সব সম্পদ বিলিয়ে দেবেন বিল গেটস

৪৯ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের দাবিতে গণসমাবেশে ছাত্রজনতার ঢল
আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের দাবিতে গণসমাবেশে ছাত্রজনতার ঢল

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিলবাওকে গোলবন্যায় ভাসিয়ে ফাইনালে ম্যানইউ
বিলবাওকে গোলবন্যায় ভাসিয়ে ফাইনালে ম্যানইউ

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

যেখান থেকেই ইরানি স্বার্থে আঘাত আসবে, সেখানেই পাল্টা হামলা হবে
যেখান থেকেই ইরানি স্বার্থে আঘাত আসবে, সেখানেই পাল্টা হামলা হবে

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সীমান্তে যুদ্ধাবস্থা: অনির্দিষ্টকালের জন্য স্থগিত আইপিএল
সীমান্তে যুদ্ধাবস্থা: অনির্দিষ্টকালের জন্য স্থগিত আইপিএল

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

জুলাই শহীদের কন্যাকে সংঘবদ্ধ ধর্ষণ, তিন জনের বিরুদ্ধে অভিযোগপত্র
জুলাই শহীদের কন্যাকে সংঘবদ্ধ ধর্ষণ, তিন জনের বিরুদ্ধে অভিযোগপত্র

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভারতের ৭৭ ড্রোন ভূপাতিতের দাবি পাকিস্তানের
ভারতের ৭৭ ড্রোন ভূপাতিতের দাবি পাকিস্তানের

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চুল পরিষ্কার না হওয়ার লক্ষণ
চুল পরিষ্কার না হওয়ার লক্ষণ

১ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

পাকিস্তানের আকাশসীমা এড়িয়ে চলার পরামর্শ
পাকিস্তানের আকাশসীমা এড়িয়ে চলার পরামর্শ

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বেশ কয়েকজন ইসরায়েলি সেনাকে হত্যার দাবি হামাসের
বেশ কয়েকজন ইসরায়েলি সেনাকে হত্যার দাবি হামাসের

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তান-শাসিত কাশ্মীরে হামলায় নবজাতকসহ নিহত ৫
পাকিস্তান-শাসিত কাশ্মীরে হামলায় নবজাতকসহ নিহত ৫

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মাথাব্যথার কারণ ও প্রতিকার
মাথাব্যথার কারণ ও প্রতিকার

১ ঘণ্টা আগে | হেলথ কর্নার

কুবিতে টেন্ডার কেলেঙ্কারি : প্রায় ১০ লাখ টাকা লোকসান
কুবিতে টেন্ডার কেলেঙ্কারি : প্রায় ১০ লাখ টাকা লোকসান

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

শ্রীলঙ্কায় সামরিক হেলিকপ্টার বিধ্বস্ত, নিহত ৬
শ্রীলঙ্কায় সামরিক হেলিকপ্টার বিধ্বস্ত, নিহত ৬

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গুম হওয়া বিএনপি নেতার বাসায় পুলিশ, এসআইকে প্রত্যাহার
গুম হওয়া বিএনপি নেতার বাসায় পুলিশ, এসআইকে প্রত্যাহার

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যমুনার সামনেই জুমা পড়লেন আন্দোলনকারীরা
যমুনার সামনেই জুমা পড়লেন আন্দোলনকারীরা

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মাদারীপুরে মোটরসাইকেল দুর্ঘটনায় যুবক নিহত
মাদারীপুরে মোটরসাইকেল দুর্ঘটনায় যুবক নিহত

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মুসলমানের জীবনযাপনে শালীনতা
মুসলমানের জীবনযাপনে শালীনতা

৩ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

সর্বাধিক পঠিত
চীনের তৈরি বিমান দিয়ে ভারতীয় যুদ্ধবিমান ভূপাতিত করেছে পাকিস্তান
চীনের তৈরি বিমান দিয়ে ভারতীয় যুদ্ধবিমান ভূপাতিত করেছে পাকিস্তান

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

'পাকিস্তান আক্রমণ করার সিদ্ধান্ত নিলে সারা পৃথিবী জানবে'
'পাকিস্তান আক্রমণ করার সিদ্ধান্ত নিলে সারা পৃথিবী জানবে'

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তানের পাল্টা হামলায় সম্পূর্ণ ‘ব্ল্যাকআউট’ জম্মুতে পরপর বিস্ফোরণ, দাবি ভারতের
পাকিস্তানের পাল্টা হামলায় সম্পূর্ণ ‘ব্ল্যাকআউট’ জম্মুতে পরপর বিস্ফোরণ, দাবি ভারতের

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তানের ড্রোন, ক্ষেপণাস্ত্র ও বিমান প্রতিরক্ষা ব্যবস্থা নিষ্ক্রিয় করার দাবি ভারতের
পাকিস্তানের ড্রোন, ক্ষেপণাস্ত্র ও বিমান প্রতিরক্ষা ব্যবস্থা নিষ্ক্রিয় করার দাবি ভারতের

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাফাল যুদ্ধবিমানের ধ্বংসাবশেষ সরিয়ে ফেলেছে ভারত, প্রমাণ পেয়েছে বিবিসি
রাফাল যুদ্ধবিমানের ধ্বংসাবশেষ সরিয়ে ফেলেছে ভারত, প্রমাণ পেয়েছে বিবিসি

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতের ৪০-৫০ সেনাকে হত্যার দাবি পাকিস্তানি মন্ত্রীর
ভারতের ৪০-৫০ সেনাকে হত্যার দাবি পাকিস্তানি মন্ত্রীর

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আবদুল হামিদের দেশত্যাগ: একজন প্রত্যাহার, দু’জন বরখাস্ত
আবদুল হামিদের দেশত্যাগ: একজন প্রত্যাহার, দু’জন বরখাস্ত

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সেলিনা হায়াৎ আইভী গ্রেফতার
সেলিনা হায়াৎ আইভী গ্রেফতার

৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ভারত এই মুহূর্তে পরিস্থিতি আরও খারাপ করতে চায় না: রাজনাথ সিং
ভারত এই মুহূর্তে পরিস্থিতি আরও খারাপ করতে চায় না: রাজনাথ সিং

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘সিনেমা’ থেকে ‘বাস্তব’ জগতে ফিরে আসুন, ভারতকে পাকিস্তানের আহ্বান
‘সিনেমা’ থেকে ‘বাস্তব’ জগতে ফিরে আসুন, ভারতকে পাকিস্তানের আহ্বান

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তানি পাইলটকে আটকের দাবি ভারতের, প্রমাণ চাইল ইসলামাবাদ
পাকিস্তানি পাইলটকে আটকের দাবি ভারতের, প্রমাণ চাইল ইসলামাবাদ

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

উত্তেজনা চরমে: পাকিস্তানের পক্ষে বার্তা দিলেন এরদোগান
উত্তেজনা চরমে: পাকিস্তানের পক্ষে বার্তা দিলেন এরদোগান

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আইভীকে আটকে অভিযান, রাস্তা অবরোধে সমর্থকরা
আইভীকে আটকে অভিযান, রাস্তা অবরোধে সমর্থকরা

১৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

যে কারণে গভীর পর্যবেক্ষণে ভারত-পাকিস্তানের যুদ্ধবিমান, রয়টার্সের বিশ্লেষণ
যে কারণে গভীর পর্যবেক্ষণে ভারত-পাকিস্তানের যুদ্ধবিমান, রয়টার্সের বিশ্লেষণ

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সংবাদ সম্মেলনে যেসব বিষয় এড়িয়ে গেলেন ভারতের পররাষ্ট্র সচিব
সংবাদ সম্মেলনে যেসব বিষয় এড়িয়ে গেলেন ভারতের পররাষ্ট্র সচিব

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সত্যিই কি পরমাণু যুদ্ধে জড়াবে ভারত-পাকিস্তান? যা ছিল পুরনো মার্কিন গবেষণায়!
সত্যিই কি পরমাণু যুদ্ধে জড়াবে ভারত-পাকিস্তান? যা ছিল পুরনো মার্কিন গবেষণায়!

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তিরস্কারের পর চয়নিকা চৌধুরীকে জামিন দিলেন আদালত
তিরস্কারের পর চয়নিকা চৌধুরীকে জামিন দিলেন আদালত

২৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ভারতের সেনা-স্থাপনায় হামলা, অস্বীকার পাকিস্তানের
ভারতের সেনা-স্থাপনায় হামলা, অস্বীকার পাকিস্তানের

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জুলাই শহীদ স্মৃতি ফাউন্ডেশনের সিইও’র দায়িত্ব ছাড়লেন মীর স্নিগ্ধ
জুলাই শহীদ স্মৃতি ফাউন্ডেশনের সিইও’র দায়িত্ব ছাড়লেন মীর স্নিগ্ধ

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নিষিদ্ধ হচ্ছে যুবলীগ ও স্বেচ্ছাসেবক লীগ: আসিফ মাহমুদ
নিষিদ্ধ হচ্ছে যুবলীগ ও স্বেচ্ছাসেবক লীগ: আসিফ মাহমুদ

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারত-পাকিস্তান সংঘাত : সাতক্ষীরার ১৩৮ কিমি সীমান্তে সতর্ক অবস্থানে বিজিবি
ভারত-পাকিস্তান সংঘাত : সাতক্ষীরার ১৩৮ কিমি সীমান্তে সতর্ক অবস্থানে বিজিবি

১৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভারত-পাকিস্তান সংঘাত ‘আমাদের কোনও বিষয় নয়’ : যুক্তরাষ্ট্র
ভারত-পাকিস্তান সংঘাত ‘আমাদের কোনও বিষয় নয়’ : যুক্তরাষ্ট্র

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চিমনিতে সাদা ধোঁয়া, ভ্যাটিকান পেল নতুন পোপ
চিমনিতে সাদা ধোঁয়া, ভ্যাটিকান পেল নতুন পোপ

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘অনর্গল ইংরেজি’ বলার দক্ষতা ছাড়া যুক্তরাজ্যে স্থায়ীভাবে থাকা যাবে না
‘অনর্গল ইংরেজি’ বলার দক্ষতা ছাড়া যুক্তরাজ্যে স্থায়ীভাবে থাকা যাবে না

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হঠাৎ 'ব্ল্যাকআউট', মাঝপথে পরিত্যক্ত আইপিএল ম্যাচ
হঠাৎ 'ব্ল্যাকআউট', মাঝপথে পরিত্যক্ত আইপিএল ম্যাচ

১৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আমাদের সীমান্ত সম্পূর্ণ নিরাপদ, ভয়ের কোন কারণ নেই : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
আমাদের সীমান্ত সম্পূর্ণ নিরাপদ, ভয়ের কোন কারণ নেই : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শক্তিশালী ভূমিকম্পে কেঁপে উঠল ইরান
শক্তিশালী ভূমিকম্পে কেঁপে উঠল ইরান

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অন্তর্বর্তী সরকারের প্রথম দায়িত্ব ছিল আওয়ামী লীগকে নিষিদ্ধ করা : নাহিদ
অন্তর্বর্তী সরকারের প্রথম দায়িত্ব ছিল আওয়ামী লীগকে নিষিদ্ধ করা : নাহিদ

১০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

রাওয়ালপিন্ডি স্টেডিয়ামে ড্রোন বিধ্বস্ত : স্থগিত নাহিদদের ম্যাচ
রাওয়ালপিন্ডি স্টেডিয়ামে ড্রোন বিধ্বস্ত : স্থগিত নাহিদদের ম্যাচ

২১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পাকিস্তানের গুলিতে ভারতে নিহত ১৬
পাকিস্তানের গুলিতে ভারতে নিহত ১৬

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
বাবাকে হত্যা করে পুলিশে ফোন মেয়ের
বাবাকে হত্যা করে পুলিশে ফোন মেয়ের

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রস্তাবে চার জাতির পিতা
প্রস্তাবে চার জাতির পিতা

প্রথম পৃষ্ঠা

হামিদের দেশত্যাগে তোলপাড়
হামিদের দেশত্যাগে তোলপাড়

প্রথম পৃষ্ঠা

সচিবালয়ে সমাবেশ, কঠোর আন্দোলনের হুঁশিয়ারি
সচিবালয়ে সমাবেশ, কঠোর আন্দোলনের হুঁশিয়ারি

পেছনের পৃষ্ঠা

আওয়ামী লীগের ক্লিন ইমেজধারীরা আসতে পারবেন বিএনপিতে
আওয়ামী লীগের ক্লিন ইমেজধারীরা আসতে পারবেন বিএনপিতে

প্রথম পৃষ্ঠা

দক্ষিণ এশিয়ার বৃহৎ জিম বসুন্ধরায়
দক্ষিণ এশিয়ার বৃহৎ জিম বসুন্ধরায়

মাঠে ময়দানে

মোটরসাইকেল দুর্ঘটনায় তছনছ জীবন
মোটরসাইকেল দুর্ঘটনায় তছনছ জীবন

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

আলোর মুখ দেখছে না তদন্ত প্রতিবেদন
আলোর মুখ দেখছে না তদন্ত প্রতিবেদন

নগর জীবন

চ্যালেঞ্জ দক্ষতার সঙ্গে মোকাবিলায় গুরুত্ব সেনাপ্রধানের
চ্যালেঞ্জ দক্ষতার সঙ্গে মোকাবিলায় গুরুত্ব সেনাপ্রধানের

প্রথম পৃষ্ঠা

ঐকমত্য গঠনে দ্বিতীয় ধাপের আলোচনা শুরুর তাগিদ প্রধান উপদেষ্টার
ঐকমত্য গঠনে দ্বিতীয় ধাপের আলোচনা শুরুর তাগিদ প্রধান উপদেষ্টার

প্রথম পৃষ্ঠা

ফের হামলায় যুদ্ধবিমান ড্রোন
ফের হামলায় যুদ্ধবিমান ড্রোন

প্রথম পৃষ্ঠা

তারিক-শিহাব-মিথিলার দৃষ্টিতে সেরা কে
তারিক-শিহাব-মিথিলার দৃষ্টিতে সেরা কে

শোবিজ

প্রথম আলোর প্রতিবাদ এবং আমাদের বক্তব্য
প্রথম আলোর প্রতিবাদ এবং আমাদের বক্তব্য

প্রথম পৃষ্ঠা

মামলার রায় ঘোষণা শুরু
মামলার রায় ঘোষণা শুরু

প্রথম পৃষ্ঠা

মূল্যস্ফীতি কমাতে নীতির ধারাবাহিকতা চান গভর্নর
মূল্যস্ফীতি কমাতে নীতির ধারাবাহিকতা চান গভর্নর

প্রথম পৃষ্ঠা

ন্যায়বিচার হলে কোনো জালিম এ দেশে আসবে না
ন্যায়বিচার হলে কোনো জালিম এ দেশে আসবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

আইসিসিবিতে শুরু হলো চিকিৎসা খাদ্য ও কৃষি যন্ত্রপাতি প্রদর্শনী
আইসিসিবিতে শুরু হলো চিকিৎসা খাদ্য ও কৃষি যন্ত্রপাতি প্রদর্শনী

নগর জীবন

এ অচলায়তন ভাঙতে হবে
এ অচলায়তন ভাঙতে হবে

সম্পাদকীয়

ফিরিয়ে আনা হচ্ছে রিশাদ-নাহিদকে
ফিরিয়ে আনা হচ্ছে রিশাদ-নাহিদকে

মাঠে ময়দানে

পলাশের বাড়িতে মাতম
পলাশের বাড়িতে মাতম

পেছনের পৃষ্ঠা

বড় ধরনের কোনো যুদ্ধের আশঙ্কা নেই
বড় ধরনের কোনো যুদ্ধের আশঙ্কা নেই

প্রথম পৃষ্ঠা

সংবাদে হাসিনাকে ‘প্রধানমন্ত্রী’ উল্লেখ, পত্রিকা অফিসে ভাঙচুর আগুন
সংবাদে হাসিনাকে ‘প্রধানমন্ত্রী’ উল্লেখ, পত্রিকা অফিসে ভাঙচুর আগুন

নগর জীবন

বসুন্ধরা চক্ষু হাসপাতালে বিনামূল্যে ২১ রোগীর অপারেশন
বসুন্ধরা চক্ষু হাসপাতালে বিনামূল্যে ২১ রোগীর অপারেশন

নগর জীবন

বাংলাদেশ-মালদ্বীপ মুখোমুখি আজ
বাংলাদেশ-মালদ্বীপ মুখোমুখি আজ

মাঠে ময়দানে

মানবিক করিডর প্রক্রিয়ায় চীন যুক্ত নয়
মানবিক করিডর প্রক্রিয়ায় চীন যুক্ত নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

বিলিয়ন ডলারের রপ্তানি খাত হুমকিতে
বিলিয়ন ডলারের রপ্তানি খাত হুমকিতে

প্রথম পৃষ্ঠা

মোহামেডানের দরকার ৪৩
মোহামেডানের দরকার ৪৩

মাঠে ময়দানে

সুন্দরবনে হরিণের মাংস জব্দ
সুন্দরবনে হরিণের মাংস জব্দ

দেশগ্রাম

আইভীকে আটকে অভিযান, অবরুদ্ধ দেওভোগ
আইভীকে আটকে অভিযান, অবরুদ্ধ দেওভোগ

পেছনের পৃষ্ঠা