শিরোনাম
প্রকাশ: ০৯:৪৯, শুক্রবার, ০৯ মার্চ, ২০১৮

পথনাটক প্রদর্শনী : সদিচ্ছা ও পৃষ্ঠপোষকতার অভাব

Not defined
অনলাইন ভার্সন
পথনাটক প্রদর্শনী : সদিচ্ছা ও পৃষ্ঠপোষকতার অভাব

নাট্যাঙ্গনের অন্যতম অর্জন আমাদের মঞ্চ ও পথনাটক। তবে স্বাধীনতার আগে যে পথনাটক মঞ্চস্থ হতো তার বেশির ভাগই ছিল সামাজিক ও সচেতনতামূলক।  সে সময় পথনাটক মুক্তির প্রতিবাদ প্রতিষ্ঠা করতে সক্ষম হয়। কিন্তু স্বাধীনতার আগে ও পরে পথনাটক মঞ্চায়নে কিছুটা গতি পেলেও বর্তমানে পৃষ্ঠপোষকতা এবং সদিচ্ছার অভাবে পথনাটক প্রদর্শনী অনেকটাই ঝিমিয়ে পড়েছে। পথনাটক প্রদর্শনী এবং এর আনুষঙ্গিক বিভিন্ন বিষয় তুলে ধরেছেন— পান্থ আফজাল 

প্রসেনিয়াম আর্চের বাইরে পথে-প্রান্তরে বা উন্মুক্ত স্থানে অভিনীত নাটক হচ্ছে পথনাটক। জীবনেরই প্রতিধ্বনি উঠে আসে পথনাটকে। পথনাটকে উচ্চারিত হয় শেকল ভাঙার গান। শুধু রাষ্ট্রই নয়, সমাজের সচেতন এবং স্বতঃস্ফূর্ত পালাবদলের ইতিহাস প্রবহমান হয়েছে বাংলাদেশের পথনাটকে। আমাদের পথনাটকের ইতিহাস ও ঐতিহ্য অনেক পুরনো হলেও ধীরে ধীরে হারিয়ে যাচ্ছে এর চর্চা, গড়ে ওঠেনি পথনাটকের কোনো প্রাতিষ্ঠানিক দল। মুক্তিযুদ্ধের সময় স্বাধীন বাংলা বেতার কেন্দ্রে নাটক হতো বেশি। মঞ্চে তখন নাটক করার মতো পরিস্থিতি ছিল না। তবে পথনাটক হতো। এসব নাটক সেই সময় মুক্তিকামী মানুষকে অনুপ্রেরণা জুগিয়েছিল। স্বাধীনতা-পরবর্তী সময়ে নাটকের পুরো কাঠামোই পাল্টে যায়। বিজয় অর্জনের পর থেকে মুক্তির স্বাদ নিতে নিতে আমাদের নাটকের নির্মাণ ও অভিনয় প্রয়োগে প্রতিনিয়ত নতুনত্বের আবির্ভাব দেখা দেয়। মঞ্চনাটকের পাশাপাশি পথনাটকেও মুক্তিযুদ্ধকে তুলে এনেছিলেন নাট্যকর্মীরা। তবে নাটক মঞ্চস্থ করতে সরকারি পৃষ্ঠপোষকতার বড়ই অভাব।

বাংলাদেশ পথনাটক পরিষদের সভাপতি মান্নান হীরা বর্তমান পথনাটকের কার্যক্রম নিয়ে বলেন, ‘পথনাটক প্রদর্শনীর একটি সিজন থাকে। বর্ষাকালে তো আর করা যায় না। পথনাটকগুলো শীত মৌসুমেই নিয়মিত হয়। গত দুই মাসে পথনাটক নিয়ে উৎসব হয়েছে। আবার মার্চের ১ থেকে ৮ তারিখ বাংলাদেশ পথনাটক পরিষদের উদ্যোগে শুরু হয় পথনাটক উৎসব। অনেক হচ্ছে, তবে নীরবে-নিভৃতে হওয়ার কারণে পথনাটকের কার্যক্রম তেমন চোখে পড়ে না। ঢাকার বাইরে অর্থাৎ উত্তরায়ও কিন্তু ২৩, ২৪ তারিখে পথনাটক প্রদর্শনী হবে। তবে এখন কম দৃশ্যমান রাজনৈতিক অবস্থার কারণে।’

নাট্যব্যক্তিত্ব মামুনুর রশীদ বিভিন্ন প্রসঙ্গ টেনে বলেন, ‘পথনাটক হচ্ছে। তবে সেই ৮০ বা ৯০ দশকে যে মুখরতা ছিল তা এখন স্তিমিত হয়ে গেছে। কোনোরকম ইস্যু ছাড়া পথনাটক হচ্ছে। নানা রকম অজ্ঞাত কারণে কেউ মুখ খুলছে না। আমি কিন্তু যুদ্ধাপরাধীদের বিচারের দাবিতে পথনাটক লিখেছি, করেছি। এখন কেউই কোনো ইস্যু নিয়ে লিখছে না, তাই পথনাটকের কার্যক্রম চোখে পড়ছে না তেমন করে। ’

নাট্যজন ড. ইনামুল হক পথনাটকের আন্দোলনকে তুলে ধরে বলেন, ‘স্বাধীনতার আগে বিভিন্ন আন্দোলনমুখী পথনাটকেরও প্রদর্শনী হতো। ওই সময় রবীন্দ্রনাথের নাটক-গান প্রচারের ওপর তৎকালীন মোনায়েম সরকার নিষেধাজ্ঞা আরোপ করে। সেই বিধি-আরোপের মুখেও আমরা বিভিন্ন মঞ্চ ও পথনাটক মঞ্চস্থ করতে পিছু হটিনি। এখনো হচ্ছে, তবে চোখে পড়ছে না তেমন করে।’

মঞ্চসারথি আতাউর রহমান পথনাটকের বর্তমান কার্যক্রম সম্পর্কে বলেন, ‘স্বাধীনতার পর অনেক হয়েছে। এখন কিন্তু কম হচ্ছে। আর আমি পথনাটকের সঙ্গে তেমন করে যুক্ত নই। আগে ৫-৬টি দল কাজ করত। এখন তো মাসে ১টি নাটকও করা সম্ভব হয়ে ওঠে না। এই জ্যাম আর বিভিন্ন পরিস্থিতির কারণে মঞ্চ ও পথনাটক তেমন করে করা সম্ভব হচ্ছে না। আর প্রত্যেক জিনিস তো আর সমান্তরালে যায় না। পথনাটকে সুদৃষ্টি ও পৃষ্ঠপোষকতার অভাব রয়েছে। কেউ এই বিষয় নিয়ে ভাবছে না। আরও বেশি বেশি পথনাটক প্রদর্শনী হওয়া উচিত।’

নাট্যজন আবুল হায়াত বলেন, ‘আমি তো আসলে এখন তেমন করে মঞ্চের সঙ্গে যুক্ত নই। তবে পথনাটক যে হচ্ছে না তা বলা যাবে না। হচ্ছে অনেক, কিন্তু আকাশ সংস্কৃতি ও মিডিয়ায় প্রচারের অভাবে এর কার্যক্রম ঢাকা পড়ে গেছে। স্বাধীনতাপূর্ব ও পরে পথনাটক অনেক হয়েছে এবং এখনো হচ্ছে। এক সময় মঞ্চনাটকের পাশাপাশি পথনাটকেও মুক্তিযুদ্ধকে তুলে এনেছিলেন নাট্যকর্মীরা।’

১৯৭৭ সালে ঢাকা থিয়েটার সেলিম আল-দীন রচিত ‘চর কাঁকড়ার’ ডকুমেন্টারি নামে প্রথম পথনাটক ঢাকায় প্রদর্শন করে। পরে পদাতিক নাট্য সংসদ এস এম সোলায়মান রচিত মুক্তিযুদ্ধভিত্তিক নাটক ‘ক্ষ্যাপা পাগলার প্যাঁচাল’ ঢাকাসহ দেশের বিভিন্ন স্থানে মঞ্চস্থ করে। আশির দশকে বাংলাদেশ গ্রুপ থিয়েটার ফেডারেশন পথনাটক উৎসব পালনের উদ্যোগ গ্রহণ করে।

১৯৮৭ সালে ঢাকার নাট্যদল মহাকাল, সুবচন, গণছায়া, মহানগরী ৭৭ একত্রিত হয়ে নিয়মিত পথনাটক প্রদর্শনীর উদ্যোগ নেয়। নব্বইয়ে দেশব্যাপী স্বৈরাচারী সরকার পতনের সংগ্রামে নাট্য আন্দোলনটি হয়েছিল একটু ভিন্ন। পথনাটক এই সময়ে নাট্যকর্মীদের যতটুকু সংগ্রামের হাতিয়ার হিসেবে গড়ে উঠেছিল, মঞ্চনাটকে দু-একটি উল্লেখযোগ্য নাটক ছাড়া সে রকম কোনো বিষয় তখন প্রতিবাদে গর্জে ওঠেনি।

১৯৭১ থেকে শুরু করে ১৯৯০ সালের গণঅভ্যুত্থান পর্যন্ত এবং আজও তাই গণমানুষের সংগ্রামী হাতিয়ার এই পথনাটক। ১৯৯২ সালে পথনাটক চর্চার গতিকে আরও বেগবান করার অভিপ্রায়ে মহাকাল, ঢাকা নাট্যম ও দেশ নাটক সমন্বিতভাবে পথনাটকের প্রদর্শনী শুরু করে। ১৯৯৩ সালে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্র শিক্ষক কেন্দ্রে প্রতিষ্ঠিত হয় ‘পথনাটক পরিষদ’। পরে প্রতি বছর শীতকালে অনুষ্ঠিত হতে থাকে পথনাটক প্রদর্শনী। কিন্তু পৃষ্ঠপোষকতা ও সদিচ্ছার অভাবে পরবর্তীতে খুব বেশি পথনাটক প্রদর্শনী হয়নি।

আজ বলছি পথ হারিয়েছে বাংলাদেশের পথনাটক। পথনাটকে আয়ের সম্ভাবনা একেবারে শূন্যের কোটায় থাকায় এই নাটক পরিচালনায় ও প্রদর্শনীতে এখন তেমন আগ্রহ দেখাচ্ছে না মঞ্চনাটক সংগঠনগুলো। তাই ধীরে ধীরে সভ্যতার অতল গহ্বরে হারিয়ে যেতে বসেছে বাংলাদেশের পথনাটকের অতীত ইতিহাস ও বর্তমান কার্যক্রম। বাংলাদেশের পথনাটকের অতীত ইতিহাসকে সমুন্নত রাখতে সবার প্রথমে এগিয়ে আসতে হবে মঞ্চনাটকের কর্তাব্যক্তিদের। থিয়েটারের কর্তাব্যক্তিদের সদিচ্ছা ও সম্মিলিত প্রয়াসই পারে পথনাটকের অতীত ইতিহাসকে সমুন্নত রাখতে।

এই বিভাগের আরও খবর
রাশমিকা মান্দানার ছুটির দিন কাটে চোখের জলে
রাশমিকা মান্দানার ছুটির দিন কাটে চোখের জলে
রিয়েল এস্টেট কেলেঙ্কারিতে ফের আইনি ফাঁদে মহেশ বাবু
রিয়েল এস্টেট কেলেঙ্কারিতে ফের আইনি ফাঁদে মহেশ বাবু
‘৮ কেন, ১২ ঘণ্টাও কাজ করা যায়’: দীপিকাকে ঘিরে রাশমিকার মন্তব্যে তোলপাড়
‘৮ কেন, ১২ ঘণ্টাও কাজ করা যায়’: দীপিকাকে ঘিরে রাশমিকার মন্তব্যে তোলপাড়
শ্বাসকষ্ট নিয়ে হাসপাতালে ভর্তি সংগীতশিল্পী ফরিদা পারভীন
শ্বাসকষ্ট নিয়ে হাসপাতালে ভর্তি সংগীতশিল্পী ফরিদা পারভীন
বন্ধুত্ব থেকে প্রেমের সফল পরিণতি
বন্ধুত্ব থেকে প্রেমের সফল পরিণতি
জন্মদিনে ঝড় তুললেন রণবীর, ধুরন্ধর’-এ ফিরলেন ভয়ংকর রূপে
জন্মদিনে ঝড় তুললেন রণবীর, ধুরন্ধর’-এ ফিরলেন ভয়ংকর রূপে
ক্যান্সারের কাছে হার মানলেন জনপ্রিয় হলিউড অভিনেতা
ক্যান্সারের কাছে হার মানলেন জনপ্রিয় হলিউড অভিনেতা
হৃতিক-এনটিআরের ‘ওয়ার টু’ এক ঝটকায় গড়ল বিশ্বরেকর্ড
হৃতিক-এনটিআরের ‘ওয়ার টু’ এক ঝটকায় গড়ল বিশ্বরেকর্ড
মায়ানগরীতে ফিরছেন ‘নো এন্ট্রি’ খ্যাত সেলিনা
মায়ানগরীতে ফিরছেন ‘নো এন্ট্রি’ খ্যাত সেলিনা
রাজামৌলির ছবিতে প্রিয়াঙ্কা?
রাজামৌলির ছবিতে প্রিয়াঙ্কা?
২৩ বছর পর ফিরছে ‘জাদু’? ‘কৃষ-৪’ সিনেমায় থাকছে আরও যে চমক
২৩ বছর পর ফিরছে ‘জাদু’? ‘কৃষ-৪’ সিনেমায় থাকছে আরও যে চমক
মুক্তির আগেই রেকর্ড গড়লো হৃতিকের ‘ওয়ার ২’
মুক্তির আগেই রেকর্ড গড়লো হৃতিকের ‘ওয়ার ২’
সর্বশেষ খবর
বাংলা একাডেমির কার্যক্রমে গুণগত পরিবর্তন ও সংস্কারে কমিটি
বাংলা একাডেমির কার্যক্রমে গুণগত পরিবর্তন ও সংস্কারে কমিটি

১ সেকেন্ড আগে | জাতীয়

ইসরায়েলকে নতুন হুঁশিয়ারি দিলেন ইরানি জেনারেল
ইসরায়েলকে নতুন হুঁশিয়ারি দিলেন ইরানি জেনারেল

৩ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মঙ্গলবার থেকে সিলেটে অনির্দিষ্টকালের পরিবহন ধর্মঘট
মঙ্গলবার থেকে সিলেটে অনির্দিষ্টকালের পরিবহন ধর্মঘট

৫ মিনিট আগে | চায়ের দেশ

শরীয়তপুরের নতুন ডিসি তাহসিনা
শরীয়তপুরের নতুন ডিসি তাহসিনা

৮ মিনিট আগে | জাতীয়

কুয়াকাটা পৌরসভার বার্ষিক বাজেট ও ত্রৈমাসিক সভা অনুষ্ঠিত
কুয়াকাটা পৌরসভার বার্ষিক বাজেট ও ত্রৈমাসিক সভা অনুষ্ঠিত

১২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

জুলাই মাসের প্রথম ৬ দিনে রেমিট্যান্স প্রবাহ বেড়েছে ১৫.৩৪ শতাংশ
জুলাই মাসের প্রথম ৬ দিনে রেমিট্যান্স প্রবাহ বেড়েছে ১৫.৩৪ শতাংশ

১২ মিনিট আগে | অর্থনীতি

নারায়ণগঞ্জ গ্রিন এন্ড ক্লিন কর্মসূচি বাস্তবায়নে বৃক্ষরোপণ
নারায়ণগঞ্জ গ্রিন এন্ড ক্লিন কর্মসূচি বাস্তবায়নে বৃক্ষরোপণ

১৭ মিনিট আগে | নগর জীবন

‘জামায়াত কখনো নির্বাচন পেছানো বা আগানোর কথা বলেনি’
‘জামায়াত কখনো নির্বাচন পেছানো বা আগানোর কথা বলেনি’

১৯ মিনিট আগে | রাজনীতি

বাংলাদেশের জনসংখ্যা ১৭ কোটি ৫৭ লাখ: ইউএনএফপিএ
বাংলাদেশের জনসংখ্যা ১৭ কোটি ৫৭ লাখ: ইউএনএফপিএ

২৫ মিনিট আগে | জাতীয়

বরিশালে বিদ্যুৎস্পৃষ্টে তরুণের মৃত্যু
বরিশালে বিদ্যুৎস্পৃষ্টে তরুণের মৃত্যু

৩১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

চুন্নু বাদ, জাপার মহাসচিব ব্যারিস্টার শামীম হায়দার পাটোয়ারী
চুন্নু বাদ, জাপার মহাসচিব ব্যারিস্টার শামীম হায়দার পাটোয়ারী

৩৪ মিনিট আগে | রাজনীতি

ওয়াশিংটনে নেতানিয়াহু, হোয়াইট হাউসের বাইরে বিক্ষোভ
ওয়াশিংটনে নেতানিয়াহু, হোয়াইট হাউসের বাইরে বিক্ষোভ

৪২ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বড়াইগ্রাম পৌর বিএনপির সাবেক সাধারণ সম্পাদক বহিষ্কার
বড়াইগ্রাম পৌর বিএনপির সাবেক সাধারণ সম্পাদক বহিষ্কার

৪৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মিয়ানমারে সশস্ত্র দুই গোষ্ঠীর মাঝে তুমুল সংঘর্ষ, পালাচ্ছে হাজার হাজার মানুষ
মিয়ানমারে সশস্ত্র দুই গোষ্ঠীর মাঝে তুমুল সংঘর্ষ, পালাচ্ছে হাজার হাজার মানুষ

৫৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দায়িত্ব অবহেলায় ঢাবি ছাত্রদলের ১২ নেতাকে অব্যাহতি
দায়িত্ব অবহেলায় ঢাবি ছাত্রদলের ১২ নেতাকে অব্যাহতি

৫৯ মিনিট আগে | রাজনীতি

নির্বাচন যত দেরি হবে বাংলাদেশ ততো পিছিয়ে যাবে : মির্জা ফখরুল
নির্বাচন যত দেরি হবে বাংলাদেশ ততো পিছিয়ে যাবে : মির্জা ফখরুল

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মূল্যস্ফীতি কমে ৮.৪৮%
মূল্যস্ফীতি কমে ৮.৪৮%

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ঠাকুরগাঁওয়ে অটোমোবাইল ওয়ার্কসপ মালিক সমিতির পরিচিতি সভা
ঠাকুরগাঁওয়ে অটোমোবাইল ওয়ার্কসপ মালিক সমিতির পরিচিতি সভা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সুন্দরবনে বিষ দিয়ে ধরা ৩ মণ মাছ উদ্ধার
সুন্দরবনে বিষ দিয়ে ধরা ৩ মণ মাছ উদ্ধার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

অটোরিকশার চার্জার খুলতে গিয়ে প্রাণ গেল চালকের
অটোরিকশার চার্জার খুলতে গিয়ে প্রাণ গেল চালকের

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ধর্ষণ-হত্যার দৃষ্টান্তমূলক শাস্তির দাবিতে বরিশালে মানববন্ধন
ধর্ষণ-হত্যার দৃষ্টান্তমূলক শাস্তির দাবিতে বরিশালে মানববন্ধন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইসরায়েলে পাল্টা হামলা হুথিদের
ইসরায়েলে পাল্টা হামলা হুথিদের

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নিউইয়র্কে এবিপিসির বনভোজন
নিউইয়র্কে এবিপিসির বনভোজন

১ ঘণ্টা আগে | পরবাস

কুমিল্লায় তিন মামলা থেকে খালেদা জিয়াকে অব্যাহতি
কুমিল্লায় তিন মামলা থেকে খালেদা জিয়াকে অব্যাহতি

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চট্টগ্রামে দুর্ঘটনায় অভিযুক্ত চালক ঢাকায় গ্রেপ্তার
চট্টগ্রামে দুর্ঘটনায় অভিযুক্ত চালক ঢাকায় গ্রেপ্তার

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

বরিশালে এক দফা দাবিতে ইঞ্জিনিয়ারিং কলেজ শিক্ষার্থীদের বিক্ষোভ
বরিশালে এক দফা দাবিতে ইঞ্জিনিয়ারিং কলেজ শিক্ষার্থীদের বিক্ষোভ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

করোনায় মৃত্যুশূন্য দিনে শনাক্ত ১১
করোনায় মৃত্যুশূন্য দিনে শনাক্ত ১১

১ ঘণ্টা আগে | হেলথ কর্নার

সাংবাদিকদের হুমকি স্বাধীন সাংবাদিকতার প্রতিবন্ধক
সাংবাদিকদের হুমকি স্বাধীন সাংবাদিকতার প্রতিবন্ধক

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কলাপাড়ায় নকল সিগারেট জব্দ, এক লাখ টাকা জরিমানা
কলাপাড়ায় নকল সিগারেট জব্দ, এক লাখ টাকা জরিমানা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জুলাই গণঅভ্যুত্থানে শহীদদের স্মরণে বাউবিতে দোয়া অনুষ্ঠিত
জুলাই গণঅভ্যুত্থানে শহীদদের স্মরণে বাউবিতে দোয়া অনুষ্ঠিত

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সর্বাধিক পঠিত
সাংবাদিকদের হুমকি দিলেন হাসনাত আব্দুল্লাহ
সাংবাদিকদের হুমকি দিলেন হাসনাত আব্দুল্লাহ

২১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ঢাবি ক্যাম্পাসের দেয়ালজুড়ে ‌‘রহস্যময়’ গ্রাফিতি, পেছনের কাহিনী জানা গেল
ঢাবি ক্যাম্পাসের দেয়ালজুড়ে ‌‘রহস্যময়’ গ্রাফিতি, পেছনের কাহিনী জানা গেল

২২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

মাস্কের নতুন দলকে ‘হাস্যকর’ বললেন ট্রাম্প
মাস্কের নতুন দলকে ‘হাস্যকর’ বললেন ট্রাম্প

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ক্ষেপণাস্ত্র হামলার পর ইসরায়েলি বিমানবন্দরে ফ্লাইট বাতিল
ক্ষেপণাস্ত্র হামলার পর ইসরায়েলি বিমানবন্দরে ফ্লাইট বাতিল

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তানের সঙ্গে সংঘাতে ভারতের ২৫০ সেনা নিহত, দাবি সামা টিভির
পাকিস্তানের সঙ্গে সংঘাতে ভারতের ২৫০ সেনা নিহত, দাবি সামা টিভির

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলে হুতিদের পাল্টা ক্ষেপণাস্ত্র হামলা
ইসরায়েলে হুতিদের পাল্টা ক্ষেপণাস্ত্র হামলা

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইয়েমেনের বিভিন্ন স্থাপনায় ইসরায়েলের ২০ হামলা
ইয়েমেনের বিভিন্ন স্থাপনায় ইসরায়েলের ২০ হামলা

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাঁচ তুর্কি সেনা নিহত
পাঁচ তুর্কি সেনা নিহত

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মধ্যরাতে নারী ফুটবলারদের সংবর্ধনা দিল বাফুফে
মধ্যরাতে নারী ফুটবলারদের সংবর্ধনা দিল বাফুফে

১২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

টানা ৯ ঘণ্টা ঘুম, পুরস্কার ৯ লাখ! জিতলেন যে নারী
টানা ৯ ঘণ্টা ঘুম, পুরস্কার ৯ লাখ! জিতলেন যে নারী

৬ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

রাজধানীর ফার্মগেট ও মহাখালীতে ককটেল বিস্ফোরণ, আহত ৪
রাজধানীর ফার্মগেট ও মহাখালীতে ককটেল বিস্ফোরণ, আহত ৪

১১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

শেখ হাসিনাসহ ৩ জনের বিরুদ্ধে আদেশের দিন ধার্য
শেখ হাসিনাসহ ৩ জনের বিরুদ্ধে আদেশের দিন ধার্য

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দুদকের মামলায় খালাস পেলেন হানিফ পরিবহনের মালিক
দুদকের মামলায় খালাস পেলেন হানিফ পরিবহনের মালিক

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চীনকে উড়িয়ে টানা তৃতীয় জয়ে শীর্ষে বাংলাদেশ
চীনকে উড়িয়ে টানা তৃতীয় জয়ে শীর্ষে বাংলাদেশ

২৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সুষ্ঠু নির্বাচনের মাধ্যমে সরকার গঠনের জন্য আমরা রক্ত দিয়েছি : ফারুক
সুষ্ঠু নির্বাচনের মাধ্যমে সরকার গঠনের জন্য আমরা রক্ত দিয়েছি : ফারুক

১৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ইয়েমেনে দফায় দফায় ইসরায়েলের হামলা
ইয়েমেনে দফায় দফায় ইসরায়েলের হামলা

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আমরা জুলাই সনদ ও ঘোষণাপত্র আদায় করে ছাড়ব : নাহিদ
আমরা জুলাই সনদ ও ঘোষণাপত্র আদায় করে ছাড়ব : নাহিদ

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সৈকতকে প্রশংসায় ভাসালেন হার্শা ভোগলে
সৈকতকে প্রশংসায় ভাসালেন হার্শা ভোগলে

১০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

টেক্সাসে বন্যায় মৃত বেড়ে ৮২, নিখোঁজ ৪১
টেক্সাসে বন্যায় মৃত বেড়ে ৮২, নিখোঁজ ৪১

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এবারের ব্রিকস সম্মেলনে নেই জিনপিং, পুতিন ভার্চুয়ালে
এবারের ব্রিকস সম্মেলনে নেই জিনপিং, পুতিন ভার্চুয়ালে

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হাসিনার এপিএস লিকুর সম্পদ জব্দ, ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধ
হাসিনার এপিএস লিকুর সম্পদ জব্দ, ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধ

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কথিত ‘বাংলাদেশি অনুপ্রবেশকারী’ সন্দেহে বীরভূমের বাংলাভাষী পরিবার এখন বাংলাদেশে
কথিত ‘বাংলাদেশি অনুপ্রবেশকারী’ সন্দেহে বীরভূমের বাংলাভাষী পরিবার এখন বাংলাদেশে

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ক্লাব বিশ্বকাপের সেমিফাইনালে কে কার মুখোমুখি?
ক্লাব বিশ্বকাপের সেমিফাইনালে কে কার মুখোমুখি?

২২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ফেসবুকে ‘মরা ছাড়া কোনো গতি নেই’ লিখে যুবকের আত্মহত্যা
ফেসবুকে ‘মরা ছাড়া কোনো গতি নেই’ লিখে যুবকের আত্মহত্যা

২০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ঢাকায় পোল্যান্ড দূতাবাস চালুর অনুরোধ
ঢাকায় পোল্যান্ড দূতাবাস চালুর অনুরোধ

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৩৫০০ বছরের পুরনো শহরের সন্ধান পেলেন প্রত্নতাত্ত্বিকরা
৩৫০০ বছরের পুরনো শহরের সন্ধান পেলেন প্রত্নতাত্ত্বিকরা

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১০ জুলাই এসএসসি ফল প্রকাশের সম্ভাবনা
১০ জুলাই এসএসসি ফল প্রকাশের সম্ভাবনা

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচনের মধ্যদিয়ে দেশে গণতন্ত্র ফিরবে : মির্জা ফখরুল
ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচনের মধ্যদিয়ে দেশে গণতন্ত্র ফিরবে : মির্জা ফখরুল

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিএনপি নির্বাচিত হলে প্রতিটি ঘরে ফ্যামিলি কার্ড দেওয়া হবে : টুকু
বিএনপি নির্বাচিত হলে প্রতিটি ঘরে ফ্যামিলি কার্ড দেওয়া হবে : টুকু

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বাংলাদেশের সর্বস্তরের মানুষের দাবি ইসলামপন্থীদের ঐক্য : মাসুদ সাঈদী
বাংলাদেশের সর্বস্তরের মানুষের দাবি ইসলামপন্থীদের ঐক্য : মাসুদ সাঈদী

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রিন্ট সর্বাধিক