শিরোনাম
- ভারতকে হারিয়ে ২২ বছরের আক্ষেপ ঘোচালো বাংলাদেশ
- বাংলাদেশ ব্যাংকের মতিঝিল কার্যালয়ে সঞ্চয়পত্র বিক্রি ও ছেঁড়া নোট বদল বন্ধ
- হাসিনার বিরুদ্ধে মৃত্যুদণ্ডের রায় তার কৃতকর্মের ফল : প্রিন্স
- ‘ফ্যাসিস্ট হাসিনার পতন দেখে যেতে পারেননি মওদুদ, এটা দুঃখজনক’
- ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধে সুষ্ঠু নির্বাচন আয়োজনে সরকার প্রতিশ্রুতিবদ্ধ : প্রধান উপদেষ্টা
- রাজধানীর কুড়াতলীতে আগুন, নিয়ন্ত্রণে ৪ ইউনিট
- হাসিনার পক্ষে অবস্থানকারী শিক্ষকদের চাকরিচ্যুতের দাবি চার বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্র সংসদের
- জার্মানিকে উড়িয়ে টানা দ্বিতীয় জয় বাংলাদেশের
- যুক্তরাষ্ট্রের স্বার্থের পরিপন্থি তৎপরতায় লিপ্ত ৮০ হাজার বিদেশীর ভিসা বাতিল
- ট্রাম্পের শুল্ক সত্ত্বেও যুক্তরাষ্ট্রে ভারতের রপ্তানি বেড়েছে ১৪ শতাংশ
- ঢাবির সেই ডেপুটি রেজিস্ট্রার কারাগারে
- রংপুর সদর আসনে বিএনপির সামু’র নির্বাচনী প্রচারণা
- বগুড়ার সাবেক ডিসির বিরুদ্ধে চাকরিপ্রার্থীর মামলা
- নারায়ণগঞ্জে যৌথ অভিযানে ৩ কোটি টাকার চায়না দুয়ারি জাল জব্দ
- চট্টগ্রামে শিশু ধর্ষণচেষ্টা মামলার প্রধান আসামি গ্রেপ্তার
- কোটালীপাড়া উপজেলা পরিষদ ও থানায় ককটেল হামলার প্রতিবাদে বিক্ষোভ
- হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় দেশবাসীকে স্বস্তি দিয়েছে : আমানউল্লাহ
- আখাউড়ায় ‘অপারেশন ডেভিল হান্টে’ আটক ২
- ‘হাসিনার রায়ের মাধ্যমে ফ্যাসিবাদের কবর রচিত হয়েছে’
- শেকৃবিতে পুনর্জন্ম কৃষি নিয়ে গোল টেবিল বৈঠক অনুষ্ঠিত
২০১৮’র অক্টোবরে সুশান্তের ব্যাংকে ছিল ৩০ কোটি রুপি, অতঃপর...
অনলাইন ডেস্ক
অনলাইন ভার্সন
'সুশান্ত কোনওদিনই দরজা বন্ধ করে ঘুমতে যেত না। তাই সুশান্তের মৃত্যুর পর যখন ওর ঘর ভিতর থেকে বন্ধ ছিল জানতে পারলাম তখন অবাকই হয়েছিলাম।'' জি নিউজকে দেয়া সাক্ষাৎকারে সম্প্রতি এমনই তথ্য সামনে আনলেন সুশান্তের সহকারী অঙ্কিত আচার্য। এখানেই শেষ নয়, আরও বেশকিছু বিস্ফোরক তথ্য প্রকাশ্যে এনেছেন অঙ্কিত।
অঙ্কিত আচার্যের কথায়, ২০১৮’র অক্টোবরে সুশান্তের ব্যাঙ্ক অ্যাকাউন্টে ৩০ কোটি রুপি ছিল। এটা আমি জানি, কারণ আমি নিজেই সেটা দেখেছিলাম। ২০১৯-এর জুলাই মাসে ব্যক্তিগত কিছু কারণে আমি ছুটি নিয়েছিলাম। তারপর যখন কাজে ফিরি আমাকে আর রাখা হয়নি। জানতে পারি রিয়া সুশান্তের সমস্ত পুরনো কর্মীদের বদলে দিয়েছিলেন। আমাকেও চলে যেতে বলা হয়েছিল।
অঙ্কিতের কথায়, সুশান্ত ভাই মানুষ হিসাবে অসাধারণ, একেবারেই সাধারণ জীবনযাপন করতেন। অনেক সময় সুশান্ত ভাই নিজেও রুটি বানাতেন। আমি ওনার সঙ্গে তিন বছর ছিলাম, আমি জানি, সুশান্ত ভাই কখনওই আত্মহত্যা করতে পারেন না। আমি থাকাকালীন ওনাকে কোনওদিন মানসিক অবসাদের জন্য ওষুধ খেতে দেখিনি, উনি শুধু প্রোটিন শেক আর ক্যালসিয়াম ট্যাবলেট খেতেন।
উল্লেখ্য, সুশান্তকে নিজের সুবিধায় ব্যবহার করে বলিউডে জায়গা করে নিতে চেয়েছিলেন রিয়া চক্রবর্তী বলে অভিযোগ রয়েছে। এমনকি সুশান্তের ব্যবসাসহ সব বিষয় তদারকি করতেন রিয়া ও তার ভাই। রিয়া চক্রবর্তীর বিরুদ্ধে আত্মহত্যায় প্ররোচনা, অপরাধমূলক ষড়যন্ত্র, চুরি, প্রতারণা, জোর করে আটকে রাখা ও ভয় দেখানোর অভিযোগ আনা হয়েছে।
বিডি-প্রতিদিন/শফিক
এই বিভাগের আরও খবর
সর্বশেষ খবর