শিরোনাম
প্রকাশ: ১৭:৩৪, সোমবার, ১৩ জানুয়ারি, ২০১৪

তাসের ঘরে বাঁশের খুঁটি, অন্তরালে কিসের ঝুঁকি!

অনলাইন ভার্সন
তাসের ঘরে বাঁশের খুঁটি, অন্তরালে কিসের ঝুঁকি!

বর্তমান রাজনৈতিক পরিস্থিতি ও সমসাময়িক অন্যান্য প্রসঙ্গ নিয়ে ফেসবুকে একটি স্ট্যাটাস দিয়েছেন  গোলাম মাওলা রনি। পাঠকদের জন্য ফেসবুক স্ট্যাটাসটি তুলে ধরা হলো:

 

তাসের ঘর নিয়ে বাংলা সাহিত্যে কম কীর্তি হয়নি। তাস ও বাঁশ নিয়ে নানারকম কৌতুকপূর্ণ কল্পকাহিনী লিখা হয়েছে। কোনটা হাস্যস্কর আবার কোনটা সর্বনেশে ট্র্যাজেডীর করুণ গল্প। তাস সাধারণত জুয়া খেলায় ব্যবহৃত হয়। কিন্তু বাঁশ ব্যবহৃত হয় নানা কাজে- ঘরবাড়ী, ব্রিজ পুল-কালভার্ট এবং সর্বপরি মৃত ব্যক্তির কবর রচনা করার কাজে। এতো উপকারী বাঁশ নিয়ে কেনো যে বাঙালী উপহাস করে তা আজো আমার বোধ গম্য নয়।

আমার কৈশর বেলায় একটি সিনেমা দেখেছিলাম। নাম- তাসের ঘর। ফারুক-রোজিনা ছিলেন কেন্দ্রীয় চরিত্রে। দু’জনই আমার অসম্ভব প্রিয় মানুষ ছিলেন। বিশেষ করে রোজিনার জন্য ছিলাম পাগল। সিনেমাটির মধ্যে একটি গান ছিলো এরূপ- রুপসী গো রূপসী, কেন দিলে ফাঁসি! প্রেমেরও ফাঁসি সর্বনাশী- লাগিয়ে হলেম দোষী!

আজ এতো বছর পর তাসের ঘর আর বাঁশের খুটির কথা বারবার মনে পড়ছে সাম্প্রতিক কালের রাজনৈতিক ঘটনাবলীর কারণে। আমরা গ্রাম বাংলার হাদারাম পোলাপান। ছোট কাল থেকে লাথি গুতো খেতে খেতে এ পর্যন্ত এসেছি। গ্রামে দেখেছি বাউন্ডেলে প্রকৃতির বাজে মানুষেরা তাস পাশা খেলত। এসব নিয়ে তাদের পরিবারে রাতদিন অশান্তি লেগে থাকত। যে পরিবারে একবার তাস ঢুকত সেই পরিবারের সর্বনাশ ঘটা ছিল সময়ের ব্যাপার। বাজে লোকেরা বউ ছেলে এমনকি বাপ মা পর্যন্ত ত্যাগ করতো তাস খেলার নেশায়। আর প্রতিবেশিরা তাস পাশার নায়ক নায়িকাদের অর্ন্তদ্বন্দ এবং কলহ দেখে দূর থেকে হাতে তালি দিত। কারন পরিবারটি শেষ হয়ে গেলে তাদের স্থাবর অস্থাবর সম্পত্তিগুলো পানির দামে বিক্রি হয়ে যেতো প্রতিবেশিদের নিকট। আর জুয়ারিদের পরিবারে যদি সুন্দরী কোন বউ বা মেয়ে থাকতো-তবে সেগুলোও গনীমতের মাল হিসেবে পাড়ার দুষ্ট ছেলেরা ভোগ করার জন্য ইতি উতি করতো।

আমাদের এলাকায় ছিল অসংখ্য বাঁশবন। লোকজন বলত বাঁশঝাড়। দুই ধরনের বাঁশ আমরা চিনতাম- বয়রা বাঁশ আর তল্লা বাঁশ। বয়রা বাঁশ মোটা মোটা এবং শক্ত প্রকৃতির অন্যদিকে তল্লাবাঁশ ছিল চিকন এবং হালকা প্রকৃতির। গ্রাম বাংলায় প্রায়শই মারামারি হতো বাঁশ দিয়ে। বাঁশের কঞ্চি দিয়ে শিক্ষকগণ পিটাতেন ছাত্রদেরকে। অনেক প্রভাবশালী লোকদের আবার ৩/৪ টা বউ থাকত। গৃহস্বামী বউ পেটানোর জন্য বাঁশের কঞ্চি ব্যবহার করতেন। অনেকে আবার তাদের বাঁশের লাঠি বা কঞ্চিকে আকর্ষনীয় এবং অধিকতর ব্যবহার উপযোগি করার জন্য নিয়মিত তেল মাখতো। এসব কারণে হয়তো বাঁশের নানামূখি ভাল ব্যবহার সত্বেও আবহমান বাংলায় এটি গালি হিসেবে ব্যবহৃত হয়ে আসছে।

সাম্প্রতিক হয়ে যাওয়া নির্বাচন নির্বাচন খেলার পর একটি সরকার গঠিত হয়েছে বলে দেশবাসী লক্ষ্য করলো। সবাই বলছে- এটি একটি তাসের ঘর। টিকবে না। সরকারি দলের অনেক নামকরা নেতা বলছেন- টিকবে না মানে? অবশ্যই টিকবে। পুরো পাঁচ বছর টিকবে। পাবলিক বলছে- বাঁশ দেখেছেন! বাঁশ! পাবলিকের এই কথা আবার নেতাদের কানে ঢুকছেনা। কারন বাঁশে বাঁশে প্রতিঘাত হয়ে শব্দগুলো ফেরত চলে আসছে। কারন তারা যে তাসের ঘর তৈরী করেছে তাতে খুটি হিসেবে ব্যবহার করা হয়েছে বাঁশ। কিছু বাঁশ রয়েছে বয়রা প্রকৃতির। আবার কিছু তল্লা প্রকৃতির। আবার বেশ কিছু রয়েছে ঘুনে ধরা। ঘুনে ধরা বাঁশগুলি ইতিপূর্বে একাধিক তাসের ঘরে বহুবার খুঁটি হিসেবে ভাড়ায় খেটে এসেছে।
তাসের ঘরের বড় পরিচয় এটি সাধারণভাবে নির্মিত হয়না। চালাকি, ভাওতাবাজী আর প্রতারণার মাধ্যমে নির্মিত হয়। এই ঘরের বাসিন্দারা কখনো শান্তিতে থাকতে পারে না। সারাক্ষণ ইতি উতি করতে থাকে এবং তাদের নিজেদের দূর্বলতা ঢাকতে গিয়ে একের পর এক অন্যায় এবং ভুল করতে থাকে। সেগুলো চাপা দেওয়ার জন্য আবার নানা রকম অপরাধও করে বসে। ফলে একসময় প্রকৃতি থেকে শুরু হয় ঘূর্ণিঝড় আর তাতেই লন্ড ভন্ড হয়ে যায় সবকিছু।

তাসের ঘরের বাসিন্দারা কখনোই নিজেদের বিশ্বাস করে না। আর যে ব্যক্তিগণ নিজেদেরকে বিশ্বাস করেনা তারা কখনো অন্যকে বিশ্বাস করতে পারে না। ফলে ঘরের ভেতরে ও বাইরে চলতে থাকে নানা সন্দেহ আর অবিশ্বাসের দোলাচল। ফলে ঘর এবং ঘরের বাসিন্দারা কাপতে থাকে অস্থিরতায়। এই অস্থিরতায় একসময় তাদেরকে নিয়ে যায় চরম পরিনতির দিকে।

এবার তত্ত্ব কথা রেখে বাস্তবে ফিরে আসি। বাংলাদেশে এখন যা হচ্ছে তা কারো কখনোই কারো জন্য মঙ্গল জনক নয়। কে দায়ী বা কে দায়ী নয় -সে প্রশ্ন অবান্তর। প্রশ্ন হলো যা ঘটেছে তা কি কাম্য ছিলো? আমি বলবো না। অবশ্যই কাম্য ছিলোনা। যে সভ্যতা , গণতন্ত্রের উন্নয়ন এবং অর্থনৈতিক সফলতার দ্বারপ্রান্তে আমরা উপনিত হয়ে ছিলাম তা আমাদের সাম্প্রতিক কর্মকান্ডে ভন্ডুল হতে চলেছে। এ পথে যতবেশী সময়ক্ষেপণ করবো ততোই দুর্গন্ধ ছড়াবে এবং নিজেদেরকে আমরা জাতি হিসেবে ব্যর্থ প্রমান করবো।

প্রতিটি মানুষের মনেই চাপা ক্ষোভ। একজন রিক্সাওয়ালা কিংবা সবজী বিক্রেতা সমাজ ও রাষ্ট্রের মানীলোকদেরকে নিয়ে যে ভাষায় কথা বলছে তা যদি চলতে থাকে সেক্ষেত্রে আগামী দিনে কোন ভদ্রলোক রাজনীতিতে আসবেননা। কিছু লোকের ব্যক্তিগত লাভ ক্ষতি বা জেদাজেদির দায় পুরো জাতি নিতে পারে না। অথচ জাতিকে সে দায় নিতে হচ্ছে। এর থেকে বাঁচার উপায় কি? মানুষ আপাতত কোনো উপায় খুঁজে পাচ্ছেনা। তাই হাসপাতালের বিছানায় শুয়ে একটি অবোধ শিশু বলছে আমি আল্লাহকে সব বলে দিবো। এক রিক্সাওয়ালা বলছে হে আল্লাহ তুমি তাদেরকে জান্নাতের সবচেয়ে ভালো জায়গায় স্থান দাও এবং বিনিময়ে আমাদেরকে রক্ষা করো।

নতুন মন্ত্রীপরিষদ নিয়ে অনেকে প্রতিক্রিয়া ব্যক্ত করছেন নানাভাবে। এ ব্যাপারে আমার তেমন কোনো প্রতিক্রিয়া নেই। কারন কোন মন্ত্রীই সুস্থভাবে এবং সুষ্ঠভাবে পরিকল্পনা করে তার কাঙ্খিত লক্ষ্য স্থির করতে পারবেননা। কেবলমাত্র একটি ভয়ে-এই সরকার আসলে কতদিন টিকবে। ফলে নতুন সফলতা তো দূরের কথা বরং পুরোনো সফলতাকেও তারা ম্লান করে দিবেন নিজের সন্দেহ, অবিশ্বাস আর অস্থিরতা দিয়ে।

নতুন মস্ত্রীসভার দূর্নীতি রোধ করা হবে প্রধামন্ত্রীর জন্য সব চেয়ে বড় সমস্যা। অতীতের মন্ত্রীদের অনেকেই ছিলেন গ্রাম বাংলা থেকে উঠে আসা ভোলে ভালা প্রকৃতির অভাবী মানুষ। কাজেই দূর্নীতির পথ ঘাট চিনতে তাদের সময় লেগেছে প্রায় বছর দুয়েক। অর্থাৎ বিগত সরকারের প্রথম দুই বছর কোন মন্ত্রীর বিরুদ্ধে দূর্নীতির অভিযোগ উঠেনি। অন্যদিকে তারা মাননীয় প্রধান মন্ত্রীকে ভয় পেতেন আজরাইলের মতো। ফলে কোন অন্যায় করার পূর্বে তারা দশবার চিন্তা করতেন। প্রথম প্রথম যখন কয়েকজনের বিরুদ্ধে দূর্নীতির অভিযোগ উঠলো তখন প্রধানমন্ত্রী কৌশলগত কারণে ঐসব মন্ত্রীদের পক্ষ না নিলে অতীতের মন্ত্রী সভা হতো সম্পূর্ন দূর্নীতিমুক্ত।

অন্যদিকে বর্তমান মন্ত্রী সভার প্রবীন নবীনেরা প্রায় সবাই দশ ঘাটের পানি খাওয়া দক্ষ প্রকৃতির লোক। নৈতিক, অনৈতিক সকল বিষয়েই তাদের রয়েছে অপার দক্ষতা। কয়েকজন ত আছেন দূর্নীতি অনিয়ম আর অনৈতিক জীবন যাপনের প্রিন্সিপ্যাল বা অধ্যক্ষ। কোন পত্রিকা অফিস বা গোয়েন্দা সংস্থায় তাদের বিরুদ্ধে কোন অভিযোগ যাবার পূর্বেই সবকিছু আপন দক্ষতায় ম্যানেজ করার অসাধারণ ক্ষমতা তারা অতীতে অনেকবার দেখিয়েছিল। ফলে এসব দক্ষ লোক যদি মনে করেন যে, সরকারের স্থায়িত্ব ক্ষনস্থায়ী বা আনসার্টেন তবে তারা ২/৩ দিনের মধ্যে যেসব কর্ম করে ফেলবেন তা আগের সরকারের মন্ত্রীরা ২/৩ বছরেও করতে পারেননি। আর এ কারনেই তাদেরকে আমার মনে হয়েছে তাসের ঘরে বাঁশের খুঁটি।

আপাত দৃষ্টিতে মনে হচ্ছে বিরোধী দল ব্যর্থ এবং সরকারকে বিপদে ফেলার মতো কোন শক্তিই তাদের নেই। আমি কিন্তু এই ধারনার সঙ্গে সম্পূর্ণ একমত। আমার ভয় অন্য যায়গায়। বাংলাদেশের অতীত ইতিহাসের ৪টি ঘটনা আমাকে বার বার ভীত সন্ত্রস্ত করে তোলে। সম্মানিত পাঠক গণকে কাহিনীগুলো স্মরন করিয়ে দিয়ে আজকের লেখা শেষ করবো।

 

১। ১৪ ই আগষ্ট রাত বারোটা পর্যন্ত খোন্দকার মোস্তাক বঙ্গবন্ধুর সঙ্গে ছিলেন। বাসা থেকে বঙ্গবন্ধুর জন্য রান্না করে এনেছিলেন হাঁসের মাংস যা কিনা বঙ্গবন্ধু খুবই পছন্দ করতেন। এই ঘটনার ৪ ঘন্টা পর ঘটেছিলো ইতিহাসের সেই নিমর্ম দূর্ঘটনা। অথচ ১৪ আগস্ট পর্যন্ত সারা দেশ ছিলো সরকারের নিয়ন্ত্রনে। কোন বিরোধী দল ছিলোনা। রাষ্ট্রের প্রতিটি বিভাগে সরকারের কর্তৃত্ব ছিলো সীমাহীন। 

২। জিয়াউর রহমানের ক্ষমতাকালীন সময়ে তার জন্য বিষফোঁড়া ছিলো একের এক সেনা বিদ্রোহ। কম করে হলেও ৩০টি সেনা বিদ্রোহ দমন করে তিনি আত্মতৃপ্তির ঢেকুর তুললেন- এবার বোধ হয় স্বস্তি পাওয়া যাবে। ১৯৮১ সালের ২৯ শে মে তারিখে চট্টগ্রাম গেলেন জেলা বিএনপির সাংগঠনিক বিষয় নিয়ে আলোচনার জন্য। রাতে চট্টগ্রামের জিওসি এবং জিয়ার কোর্সমেট জেনারেল মঞ্জুরের সঙ্গে গল্প গুজব এবং খানা দানা সেরে চট্টগ্রাম সার্কিট হাউজে ফিরলেন পরিতৃপ্ত আত্মা নিয়ে সম্ভবত রাত্রি একটার দিকে। এর ঠিক ৪ ঘন্টা পর ঘটলো সেই দুর্ঘটনা।

৩। পরবর্তী ঘটনা ৬ ই ডিসেম্বর ১৯৯০ সালের। এরশাদ ক্যান্টনমেন্ট থেকে খোশ মেজাজে বঙ্গ ভবনে ফিরলেন। বিকেলে চলছিলো জাতীয় পার্টির জনসভা। শাহ মোয়াজ্জেম হুমকী ছাড়ছিলেন আগামী এক যুগেও সরকারের পতন হবেনা। অন্যদিকে ক্যান্টনমেন্ট থেকে ফেরার পর ৪ ঘন্টা সময়ও পেলেন না এরশাদ। পদত্যাগ করতে হলো। প্রথমে মওদুদ হলেন রাষ্ট্রপতি তারপর বিচারপতি শাহাবুদ্দিন। শাহ মোয়াজ্জেমরা পালাবার সময়টুকুও পেলেন না।

৪। ১/১১ এর জরুরী অবস্থা জারীর কোন খবরই জানতো না হাওয়া ভবনের কর্তা ব্যক্তিরা। তারা তখন পুরোদমে ইয়াজ উদ্দিন এবং তার সচিব মোখলেছের উপর নির্ভর করে নাকে তেল দিয়ে ঘুমাচ্ছে এবং পুনরায় ক্ষমতায় আসার স্বপ্নে বিভোর হচ্ছে। হঠাৎ করেই দেখলেন রাষ্ট্রপতি ইয়াজ উদ্দিন দেশে জরুরী অবস্থা জারী করছে। তারা ভেবে পেলেন না পালাবেন কি পালাবেন না। এসব ভাবতে ভাবতে তারা যখন পালানোর ব্যাপারে সিদ্ধান্ত নিতে যাচ্ছেন ঠিক তখনি আইন শৃংখলা বাহিনী উপস্থিত হলো তাদেরকে গ্রেফতার করার জন্য।

একটি ধর্মের কথা বলে লেখা শেষ করছি। আল্লাহ পাক ওহীর মাধ্যমে হযরত ইয়াকুব (আঃ)কে জিজ্ঞাসা করলেন বলতে পার, আমি তোমার কলিজার টুকরা ইউসুফকে কেন তোমার কাছ থেকে বিচ্ছিন্ন করেছি? তিনি আরজ করলেন- জানিনা। এরশাদ হলো কারন, তুমি তার ভাইদেরকে বলেছিলে আমার ভয় হয় বাঘ তাকে খেয়ে ফেলবে অথচ তোমরা থাকবে অসর্তক। তুমি বাঘের ভয় করেছ। আমার আশা করনি। তুমি ভাইদের গাফলতির কথা চিন্তা করেছ, আমার হেফাজতের প্রতি লক্ষ করনি।

আল্লাহ পাক আবার প্রশ্ন করলেন তুমি জান, আমি ইউসুফকে কেন ফেরত দিয়েছি। তিনি আরজ করলেন না, জানিনা। এরশাদ হলো তুমি বলেছিলে ক) হয়ত আল্লাহ তাদের সকলকে আমার কাছে নিয়ে আসবেন। খ) তুমি আরো বলেছিলে- যাও ইউসুফ ও তার ভাইকে খোঁজ কর। তোমরা আল্লাহর কৃপা থেকে নিরাশ হয়ো না।

এই বিভাগের আরও খবর
ফেসবুকে ‘হ্যাঁ’ ও ‘না’ পোস্টের প্রতিযোগিতা
ফেসবুকে ‘হ্যাঁ’ ও ‘না’ পোস্টের প্রতিযোগিতা
এনসিপিকে কেন শাপলা দেওয়া যাবে না, ব্যাখ্যা দিলেন নীলা ইসরাফিল
এনসিপিকে কেন শাপলা দেওয়া যাবে না, ব্যাখ্যা দিলেন নীলা ইসরাফিল
ইশরাকের সাথে বিয়ে কবে? ফেসবুক পোস্টে জানালেন নুসরাত নিজেই
ইশরাকের সাথে বিয়ে কবে? ফেসবুক পোস্টে জানালেন নুসরাত নিজেই
যেখানে আওয়ামী লীগ, সেখানেই মাইর : হামিম
যেখানে আওয়ামী লীগ, সেখানেই মাইর : হামিম
আখতারের ওপর হামলার ঘটনায় যা বললেন সারজিস
আখতারের ওপর হামলার ঘটনায় যা বললেন সারজিস
‘রাজনৈতিক নেতাদের অনিরাপদ রেখে সরকার প্রধানের এয়ারপোর্ট প্রস্থান লজ্জাজনক’
‘রাজনৈতিক নেতাদের অনিরাপদ রেখে সরকার প্রধানের এয়ারপোর্ট প্রস্থান লজ্জাজনক’
ডাকসু নির্বাচন গণতন্ত্র অভিমুখী বিশাল পদযাত্রা: আসিফ নজরুল
ডাকসু নির্বাচন গণতন্ত্র অভিমুখী বিশাল পদযাত্রা: আসিফ নজরুল
এক হাজার কোটি টাকার মালিক সুমন, ফেসবুকে জাওয়াদ নির্ঝর
এক হাজার কোটি টাকার মালিক সুমন, ফেসবুকে জাওয়াদ নির্ঝর
‌‘এতো আশ্চর্য আর কোনোদিন হইনি’
‌‘এতো আশ্চর্য আর কোনোদিন হইনি’
আশিক চৌধুরী ইস্যুতে ক্ষমা চাইলেন ছাত্রদলের সেই নেত্রী
আশিক চৌধুরী ইস্যুতে ক্ষমা চাইলেন ছাত্রদলের সেই নেত্রী
‘কত বছর ধরে ইন্ডাস্ট্রি ডুবাচ্ছেন সেটা একবার ভাবেন’
‘কত বছর ধরে ইন্ডাস্ট্রি ডুবাচ্ছেন সেটা একবার ভাবেন’
‘একটা সিনেমা আটকে দেয়া মানে কতগুলো স্বপ্নকে দাফন করে দেয়া’
‘একটা সিনেমা আটকে দেয়া মানে কতগুলো স্বপ্নকে দাফন করে দেয়া’
সর্বশেষ খবর
৮ও ৯ নভেম্বর নাট্যসঙ্ঘ কানাডার চতুর্থ নাট্যোৎসব
৮ও ৯ নভেম্বর নাট্যসঙ্ঘ কানাডার চতুর্থ নাট্যোৎসব

এই মাত্র | পরবাস

আট মাস পর অনুশীলনে ফিরলেন মার্টিনেজ
আট মাস পর অনুশীলনে ফিরলেন মার্টিনেজ

১ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

পাকিস্তানের সঙ্গে সীমান্ত সংঘাত নিয়ে উত্তেজনার মধ্যে আফগানিস্তানকে সমর্থন ভারতের
পাকিস্তানের সঙ্গে সীমান্ত সংঘাত নিয়ে উত্তেজনার মধ্যে আফগানিস্তানকে সমর্থন ভারতের

৯ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রাইম ব্যাংকের নতুন কোম্পানি সেক্রেটারি হলেন নেয়ামুল হক এফসিএস
প্রাইম ব্যাংকের নতুন কোম্পানি সেক্রেটারি হলেন নেয়ামুল হক এফসিএস

২২ মিনিট আগে | কর্পোরেট কর্নার

দেশি-বিদেশি ১২০টির বেশি সংস্থা ও প্রতিষ্ঠানের অংশগ্রহণ
দেশি-বিদেশি ১২০টির বেশি সংস্থা ও প্রতিষ্ঠানের অংশগ্রহণ

২৫ মিনিট আগে | পর্যটন

ট্রাম্পের পারমাণবিক পরীক্ষার নির্দেশ নিয়ে যা বলল ইরান
ট্রাম্পের পারমাণবিক পরীক্ষার নির্দেশ নিয়ে যা বলল ইরান

২৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এনইআইআরে মোবাইল ব্যবসার সঙ্গে জড়িত ১০ লাখ মানুষের রুজি-রুটির উদ্বেগ
এনইআইআরে মোবাইল ব্যবসার সঙ্গে জড়িত ১০ লাখ মানুষের রুজি-রুটির উদ্বেগ

৩৭ মিনিট আগে | জাতীয়

ভাই অ্যান্ড্রুর উপাধি প্রত্যাহার করলেন রাজা চার্লস, ছাড়তে হবে রাজপ্রাসাদ
ভাই অ্যান্ড্রুর উপাধি প্রত্যাহার করলেন রাজা চার্লস, ছাড়তে হবে রাজপ্রাসাদ

৩৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিশ্বকাপের আগে সৌদি লিগে খেলতে চেয়েছিলেন মেসি, ‘অনুমতি দেয়নি’ সরকার
বিশ্বকাপের আগে সৌদি লিগে খেলতে চেয়েছিলেন মেসি, ‘অনুমতি দেয়নি’ সরকার

৪৬ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

১৭৫% ক্যাশ ডিভিডেন্ডে সন্তুষ্ট ওয়ালটনের বিনিয়োগকারীরা
১৭৫% ক্যাশ ডিভিডেন্ডে সন্তুষ্ট ওয়ালটনের বিনিয়োগকারীরা

৫০ মিনিট আগে | কর্পোরেট কর্নার

‘আন্টি’ বলায় ব্লক, আনব্লক করতে জুড়ে দিলেন শর্ত
‘আন্টি’ বলায় ব্লক, আনব্লক করতে জুড়ে দিলেন শর্ত

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

দুই জিম্মির মরদেহ ইসরায়েলের কাছে হস্তান্তর করল হামাস
দুই জিম্মির মরদেহ ইসরায়েলের কাছে হস্তান্তর করল হামাস

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মোহাম্মদপুরের শীর্ষ ছিনতাইকারী ‘পাঁয়তারা শাহিন’ গ্রেফতার
মোহাম্মদপুরের শীর্ষ ছিনতাইকারী ‘পাঁয়তারা শাহিন’ গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ঢাকায় বজ্রসহ বৃষ্টির আভাস
ঢাকায় বজ্রসহ বৃষ্টির আভাস

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

৭ নভেম্বর খুবি প্রথম বর্ষের ভর্তি আবেদন শুরু
৭ নভেম্বর খুবি প্রথম বর্ষের ভর্তি আবেদন শুরু

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

আবারও সিন্ডিকেটের কবলে যাচ্ছে মালয়েশিয়ার শ্রমবাজার
আবারও সিন্ডিকেটের কবলে যাচ্ছে মালয়েশিয়ার শ্রমবাজার

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

খালেদা জিয়ার রোগমুক্তি কামনায় উত্তরখানে দোয়া মাহফিল
খালেদা জিয়ার রোগমুক্তি কামনায় উত্তরখানে দোয়া মাহফিল

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

কুমিল্লার চৌদ্দগ্রাম সীমান্তে ১৯ বাংলাদেশিকে হস্তান্তর করল বিএসএফ
কুমিল্লার চৌদ্দগ্রাম সীমান্তে ১৯ বাংলাদেশিকে হস্তান্তর করল বিএসএফ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চাপের মুখে দেশের অর্থনীতি
চাপের মুখে দেশের অর্থনীতি

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

শুক্রবার রাজধানীর যেসব মার্কেট বন্ধ
শুক্রবার রাজধানীর যেসব মার্কেট বন্ধ

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ডিসেম্বরের মধ্যে খাদ্যসংকটের ঝুঁকিতে দেড় কোটি মানুষ
ডিসেম্বরের মধ্যে খাদ্যসংকটের ঝুঁকিতে দেড় কোটি মানুষ

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

আজকের নামাজের সময়সূচি, ৩১ অক্টোবর ২০২৫
আজকের নামাজের সময়সূচি, ৩১ অক্টোবর ২০২৫

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

লেবাননে ইসরায়েলি হামলায় পৌরকর্মী নিহত
লেবাননে ইসরায়েলি হামলায় পৌরকর্মী নিহত

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দ্রুততম সেঞ্চুরিতে ‘বিশ্বরেকর্ড’ লিচফিল্ডের
দ্রুততম সেঞ্চুরিতে ‘বিশ্বরেকর্ড’ লিচফিল্ডের

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

২০ জেলায় ভারী বৃষ্টির পূর্বাভাস
২০ জেলায় ভারী বৃষ্টির পূর্বাভাস

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুদ্ধবিরতি বজায় রাখতে রাজি হয়েছে পাকিস্তান-আফগানিস্তান : তুরস্ক
যুদ্ধবিরতি বজায় রাখতে রাজি হয়েছে পাকিস্তান-আফগানিস্তান : তুরস্ক

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফেরেশতারা যাদের অভিশাপ দেন
ফেরেশতারা যাদের অভিশাপ দেন

২ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

পেন্টাগনকে পারমাণবিক অস্ত্র পরীক্ষার নির্দেশ দিলেন ট্রাম্প
পেন্টাগনকে পারমাণবিক অস্ত্র পরীক্ষার নির্দেশ দিলেন ট্রাম্প

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৩১ অক্টোবর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৩১ অক্টোবর)

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাম্প্রতিক অস্ত্র পরীক্ষা পারমাণবিক ছিল না : রাশিয়া
সাম্প্রতিক অস্ত্র পরীক্ষা পারমাণবিক ছিল না : রাশিয়া

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
নির্বাচনি প্রতীকের তালিকায় যুক্ত হলো শাপলা কলি
নির্বাচনি প্রতীকের তালিকায় যুক্ত হলো শাপলা কলি

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মেট্রোরেলে চাকরি পাচ্ছেন আজাদের স্ত্রী পিয়া
মেট্রোরেলে চাকরি পাচ্ছেন আজাদের স্ত্রী পিয়া

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অচিরেই শুরু হচ্ছে পরমাণু যুদ্ধ?
অচিরেই শুরু হচ্ছে পরমাণু যুদ্ধ?

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের সর্বোচ্চ বেতন ১ লাখ ৫৬ হাজার, সর্বনিম্ন ৩০ হাজার টাকার প্রস্তাব
এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের সর্বোচ্চ বেতন ১ লাখ ৫৬ হাজার, সর্বনিম্ন ৩০ হাজার টাকার প্রস্তাব

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১৬ ডিসেম্বর থেকে বন্ধ হবে অবৈধ মোবাইল ফোন, যেভাবে জানবেন বৈধ কি না
১৬ ডিসেম্বর থেকে বন্ধ হবে অবৈধ মোবাইল ফোন, যেভাবে জানবেন বৈধ কি না

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিশ্বব্যাপী কাল মুক্তি পাচ্ছে ‘বাহুবলী : দ্য এপিক’
বিশ্বব্যাপী কাল মুক্তি পাচ্ছে ‘বাহুবলী : দ্য এপিক’

১৯ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ফেসবুকে ‘হ্যাঁ’ ও ‘না’ পোস্টের প্রতিযোগিতা
ফেসবুকে ‘হ্যাঁ’ ও ‘না’ পোস্টের প্রতিযোগিতা

২৩ ঘণ্টা আগে | ফেসবুক কর্নার

প্রয়োজন হলে আবারও প্রতীকের তালিকা সংশোধন করা হবে : ইসি সচিব
প্রয়োজন হলে আবারও প্রতীকের তালিকা সংশোধন করা হবে : ইসি সচিব

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ডিসেম্বরের মধ্যে খাদ্যসংকটে পড়তে যাচ্ছে দেশের দেড় কোটি মানুষ
ডিসেম্বরের মধ্যে খাদ্যসংকটে পড়তে যাচ্ছে দেশের দেড় কোটি মানুষ

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাড্ডায় মেট্রো লাইন স্থানান্তর শুরু, বিকল্প সড়ক ব্যবহারের পরামর্শ
বাড্ডায় মেট্রো লাইন স্থানান্তর শুরু, বিকল্প সড়ক ব্যবহারের পরামর্শ

১০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বিএনপির স্বাক্ষরিত পাতা বদল করে ঐকমত্য কমিশনে জমা দেওয়া হয়েছে: রিজভী
বিএনপির স্বাক্ষরিত পাতা বদল করে ঐকমত্য কমিশনে জমা দেওয়া হয়েছে: রিজভী

১৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

‘শাপলা যদি দিতেই চান একটু ফুটাইয়া দিলে ক্ষতি কী?’
‘শাপলা যদি দিতেই চান একটু ফুটাইয়া দিলে ক্ষতি কী?’

১২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কেন ফিলিস্তিনিদের জলপাই গাছ ধ্বংস করছে ইসরায়েলিরা?
কেন ফিলিস্তিনিদের জলপাই গাছ ধ্বংস করছে ইসরায়েলিরা?

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দ্রুতই গণভোটের সিদ্ধান্ত দেবেন প্রধান উপদেষ্টা: আইন উপদেষ্টা
দ্রুতই গণভোটের সিদ্ধান্ত দেবেন প্রধান উপদেষ্টা: আইন উপদেষ্টা

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নভেম্বরে গণভোট চায় জামায়াতসহ আট দল
নভেম্বরে গণভোট চায় জামায়াতসহ আট দল

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নিজেদের সেনাদের মৃত্যুদণ্ড দিচ্ছে রুশ কমান্ডাররা
নিজেদের সেনাদের মৃত্যুদণ্ড দিচ্ছে রুশ কমান্ডাররা

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চাকরির শেষ কর্মদিবসে বিদ্যালয়েই মারা গেলেন প্রধান শিক্ষক
চাকরির শেষ কর্মদিবসে বিদ্যালয়েই মারা গেলেন প্রধান শিক্ষক

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নির্বাচনের দিন ছাড়া গণভোটের সিদ্ধান্ত মানবে না বিএনপি: মির্জা ফখরুল
নির্বাচনের দিন ছাড়া গণভোটের সিদ্ধান্ত মানবে না বিএনপি: মির্জা ফখরুল

১৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের জবাবদিহিতার আওতায় আনা হবে : শিক্ষা উপদেষ্টা
এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের জবাবদিহিতার আওতায় আনা হবে : শিক্ষা উপদেষ্টা

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ব্রাজিলে লাশের স্তুপ, আসলে কি ঘটছে?
ব্রাজিলে লাশের স্তুপ, আসলে কি ঘটছে?

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রান তাড়ার বিশ্ব রেকর্ড গড়ে ফাইনালে ভারত
রান তাড়ার বিশ্ব রেকর্ড গড়ে ফাইনালে ভারত

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

জুলাই সনদ বাস্তবায়নে কমিশনের সুপারিশ একপেশে : মির্জা ফখরুল
জুলাই সনদ বাস্তবায়নে কমিশনের সুপারিশ একপেশে : মির্জা ফখরুল

২০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কার্গো ভিলেজের অগ্নিকাণ্ডের তদন্ত প্রতিবেদন প্রকাশ করবে সরকার
কার্গো ভিলেজের অগ্নিকাণ্ডের তদন্ত প্রতিবেদন প্রকাশ করবে সরকার

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মেডিকেল ও ডেন্টালে ভর্তির নীতিমালা প্রকাশ
মেডিকেল ও ডেন্টালে ভর্তির নীতিমালা প্রকাশ

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কাশ্মীরে আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর নির্মাণের ঘোষণা পাকিস্তানের
কাশ্মীরে আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর নির্মাণের ঘোষণা পাকিস্তানের

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের চাবাহার বন্দর নিয়ে মার্কিন নিষেধাজ্ঞায় ছাড় পেল ভারত
ইরানের চাবাহার বন্দর নিয়ে মার্কিন নিষেধাজ্ঞায় ছাড় পেল ভারত

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রিলিয়ন ডলারের অর্থনীতি তৈরি ও কর্মসংস্থান বৃদ্ধি নিয়ে তারেক রহমানের বার্তা
ট্রিলিয়ন ডলারের অর্থনীতি তৈরি ও কর্মসংস্থান বৃদ্ধি নিয়ে তারেক রহমানের বার্তা

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মহাকাশ মিশনে যাচ্ছেন প্রথম পাকিস্তানি নভোচারী
মহাকাশ মিশনে যাচ্ছেন প্রথম পাকিস্তানি নভোচারী

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিএনপি ‘না’ ভোটে গেলে গণভোট অর্থহীন হবে: দুদু
বিএনপি ‘না’ ভোটে গেলে গণভোট অর্থহীন হবে: দুদু

১৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রেজিমেন্ট অব আর্টিলারি ও আর্মি এয়ার ডিফেন্স কোরের অধিনায়ক সম্মেলন অনুষ্ঠিত
রেজিমেন্ট অব আর্টিলারি ও আর্মি এয়ার ডিফেন্স কোরের অধিনায়ক সম্মেলন অনুষ্ঠিত

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
ভাঙছে সঞ্চয়পত্র কমছে কেনা
ভাঙছে সঞ্চয়পত্র কমছে কেনা

পেছনের পৃষ্ঠা

প্রতি কেজি আলু উৎপাদনে কৃষকের ক্ষতি ২০ টাকা
প্রতি কেজি আলু উৎপাদনে কৃষকের ক্ষতি ২০ টাকা

নগর জীবন

হাসিনা পালানোর খবর শুনেও এলোপাতাড়ি গুলি করে পুলিশ
হাসিনা পালানোর খবর শুনেও এলোপাতাড়ি গুলি করে পুলিশ

পেছনের পৃষ্ঠা

বিএনপিসহ তিন দলের একক প্রার্থী মাঠে সব পক্ষের সরব উপস্থিতি
বিএনপিসহ তিন দলের একক প্রার্থী মাঠে সব পক্ষের সরব উপস্থিতি

নগর জীবন

বিশ্ব তাকিয়ে আছে ড. ইউনূসের দিকে
বিশ্ব তাকিয়ে আছে ড. ইউনূসের দিকে

প্রথম পৃষ্ঠা

বসুন্ধরা কিংস-কুয়েত এসসি মুখোমুখি আজ
বসুন্ধরা কিংস-কুয়েত এসসি মুখোমুখি আজ

মাঠে ময়দানে

তমালের সত্য ঘটনায় আরশ-উর্বী
তমালের সত্য ঘটনায় আরশ-উর্বী

শোবিজ

বাংলাদেশের ‘রেডিমেড’ প্রতিপক্ষ নেপাল
বাংলাদেশের ‘রেডিমেড’ প্রতিপক্ষ নেপাল

মাঠে ময়দানে

এক বছরে সর্বোচ্চ রানের রেকর্ড
এক বছরে সর্বোচ্চ রানের রেকর্ড

মাঠে ময়দানে

চ্যালেঞ্জটা নিতে পারলেন না লিটনরা!
চ্যালেঞ্জটা নিতে পারলেন না লিটনরা!

মাঠে ময়দানে

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

বদলে যাওয়া বাঁধন
বদলে যাওয়া বাঁধন

শোবিজ

কী কথা হলো ট্রাম্প-শি জিনপিং
কী কথা হলো ট্রাম্প-শি জিনপিং

প্রথম পৃষ্ঠা

মুক্তিযুদ্ধ আর বিরোধীদের একসঙ্গে মেলানো যাবে না
মুক্তিযুদ্ধ আর বিরোধীদের একসঙ্গে মেলানো যাবে না

নগর জীবন

নব্বইয়ের দশকের রোমান্টিক জুটি নাঈম-শাবনাজ
নব্বইয়ের দশকের রোমান্টিক জুটি নাঈম-শাবনাজ

শোবিজ

আদালতের সেরেস্তাদার রিমান্ডে
আদালতের সেরেস্তাদার রিমান্ডে

নগর জীবন

জুলাই সনদের আইনি ভিত্তির জন্য গণভোট দরকার
জুলাই সনদের আইনি ভিত্তির জন্য গণভোট দরকার

নগর জীবন

বিএনপি ‘না’ ভোটে গেলে গণভোট অর্থহীন হবে
বিএনপি ‘না’ ভোটে গেলে গণভোট অর্থহীন হবে

নগর জীবন

চাকরি ছাড়ায় হুমকির অভিযোগ
চাকরি ছাড়ায় হুমকির অভিযোগ

দেশগ্রাম

ক্ষমা চাইলেন নিজের আচরণের জন্য
ক্ষমা চাইলেন নিজের আচরণের জন্য

মাঠে ময়দানে

সিলেটে অনলাইন জুয়া খেলার সময় ১৫ জন গ্রেপ্তার
সিলেটে অনলাইন জুয়া খেলার সময় ১৫ জন গ্রেপ্তার

নগর জীবন

মোজাম্মেল হক ও খোকন দম্পতির আয়কর নথি জব্দের আদেশ
মোজাম্মেল হক ও খোকন দম্পতির আয়কর নথি জব্দের আদেশ

নগর জীবন

বেরোবির ছাত্র সংসদ নির্বাচনে তোড়জোড় শুরু
বেরোবির ছাত্র সংসদ নির্বাচনে তোড়জোড় শুরু

নগর জীবন

এশিয়ান আর্চারি চ্যাম্পিয়নশিপ
এশিয়ান আর্চারি চ্যাম্পিয়নশিপ

মাঠে ময়দানে

নজরুল ইসলাম মজুমদারকে জেলগেটে জিজ্ঞাসাবাদ করবে দুদক
নজরুল ইসলাম মজুমদারকে জেলগেটে জিজ্ঞাসাবাদ করবে দুদক

নগর জীবন

হেমন্তে গাঁয়ের রূপ
হেমন্তে গাঁয়ের রূপ

ডাংগুলি

টিভিতে
টিভিতে

মাঠে ময়দানে

সেতুকাহিনি
সেতুকাহিনি

ডাংগুলি

নারী হকিতে কোটি টাকার টুর্নামেন্ট
নারী হকিতে কোটি টাকার টুর্নামেন্ট

মাঠে ময়দানে

টি স্পোর্টস
টি স্পোর্টস

মাঠে ময়দানে