শিরোনাম
প্রকাশ: ২০:৫০, শনিবার, ২২ ডিসেম্বর, ২০১৮ আপডেট:

আমি কেন নই?

রিমি রুম্মান, নিউইয়র্ক (যুক্তরাষ্ট্র)
অনলাইন ভার্সন
আমি কেন নই?

হেমন্তের এক নরম সোনালি রোদের দুপুর। নিউইয়র্কের ব্যস্ততম উড হেভেন বুলেভার্ডের প্রশস্ত সড়ক ধরে যাচ্ছিলাম। গাড়ির যাত্রীর আসনে বসা আমি। রেড লাইটে গাড়িগুলো থেমেছে সবে। সূর্যের কিরণে চোখ মেলে তাকানো যাচ্ছিল না। রোদ চশমা চোখে দিয়ে ডানে তাকাতেই পাশের গাড়ির চালকের দিকে চোখ পড়ল। তিনি একজন নারী। পাশের আসনে একজন পুরুষ, আর পেছনে শিশুরা। সম্ভবত সপরিবারে কোথাও যাচ্ছেন তাঁরা। কৃষ্ণবর্ণের নারীটি ছাপার সুতি শাড়ি পরিহিতা। তেল চপচপে মাথায় কপাল থেকে মাঝ বরাবর সরলরেখার মতো সিঁথি করে বাঁধা চুল। চেহারায় কোনো সাজ নেই, নেই পোশাকেও কোনো আধুনিকতা কিংবা আভিজাত্য। যদি সে নারী বাংলাদেশি হয়ে থাকেন, তবে তিনি একেবারেই প্রান্তিক মানুষ হবেন, আমার বিশ্বাস। আমি সামনে তাকাই। আবারও ঘাড় ঘুরিয়ে ডানে তাকাই। দৃশ্যটি আমায় এমনভাবে নাড়া দিয়ে যায়, আমার মনে হতে থাকে—এমন একজন নারী নিউইয়র্কের ব্যস্ততম রাস্তায় গাড়ি চালাতে পারলে আমি কেন নই?

ওই ঘটনার কয়েক দিন পর স্বামীর কাছে ড্রাইভিং শেখার আগ্রহ প্রকাশ করলাম। তিনি দুই দিন অ্যাস্টোরিয়ায় নিরিবিলি, প্রায় জনমানবহীন এক রাস্তায় শেখালেনও। অতঃপর এমন প্রতিক্রিয়া দেখালেন যেন, আমার দ্বারা এটি প্রায় অসম্ভব এক বিষয়। বললেন, ‘কিছু মনে করিও না, তুমি তো মানুষ মারি ফেলবা, দুর্ঘটনা ঘটিয়ে আমার ইনস্যুরেন্সের বারোটা বাজাবা, তার চেয়ে ঢের ভালো ড্রাইভিং স্কুলেই শিখো’। পাহাড়সম ভয় বুকে পুষে ভর্তি হলাম ড্রাইভিং স্কুলে। গাড়ি চালানো শিখলাম। অথচ গভীর দুঃখ ও লজ্জার সঙ্গে বলতে হচ্ছে, আজন্ম ভিতু এই নিরীহ আমি ছোটবেলায় ছোট ভাইয়ের হাতে মার খেতাম কারণে–অকারণে। আব্বা প্রায়ই বলতেন, ‘তুই হইলি বড়বোন, তুই ক্যান মাইর খাস! একটা মারলে বিনিময়ে দুইটা মারবি।’ কিন্তু আমার ধারণা, আমি না হয় মারলাম, কিন্তু বিনিময়ে সে তো আবারও মারবে দ্বিগুণ সাহসে, তার চেয়ে বরং ধৈর্য ধরে চুপ থাকাই ভালো, না-হয় কিছু ব্যথা কষ্ট করে হজমই করলাম, তাতে কী!’ সেই আমি একদিন নিউইয়র্কের জ্যামাইকায় গাড়ি চালানোর পরীক্ষা দিতে যাই। সেই দিন ছিল কনকনে শীতের সকাল। দুরুদুরু বুকে গাড়িতে অপেক্ষা করছি। পরীক্ষক বসলেন পাশের আসনে। বিশালাকৃতির কৃষ্ণাঙ্গ নারী। আমি ‘গুড মর্নিং’, ‘হাই’, ‘হাউ আর ইউ’ জাতীয় কিছু বললাম সাহস সঞ্চয় করে। তিনি নিরুত্তর, গম্ভীর হয়ে কিছু লিখছেন কাগজে।

ভারী জ্যাকেটের ভেতর আমি ঘেমে নেয়ে একাকার। অন্তরাত্মা শুকিয়ে কাঠ। শুধু বললেন, সামনে যাও। ভালোয় ভালোয় তাঁর কথা মতো ডানে গেলাম, বাঁয়ে গেলাম, ব্রোকেন ইউ টার্ন, প্যারালাল পার্কিং করলাম। ভাবলাম সবই তো সম্পন্ন হল। পাস করে যাচ্ছি এই ভেবে ভেতরে কিঞ্চিৎ আনন্দও খেলে গেল। ভাবনার মাঝে কানে এল পরীক্ষকের গমগমে কণ্ঠস্বর, ‘মেইক আ লেফট অ্যান্ড পুল ওভার’। খুব ধীরে বাঁয়ে টার্ন নিচ্ছিলাম। অমনি বাঁ পাস দিয়ে শাঁ করে আমায় পাস কাটিয়ে দ্রুত গতিতে চলে গেল একটি গাড়ি। কৃষ্ণাঙ্গ পরীক্ষক উচ্চ স্বরে বলে উঠলেন, ‘স্টপ স্টপ!’ ব্যাস, সে যাত্রায় ফেল। ভয়ে পরে গাড়ি চালানোর ইচ্ছাকে মাটি চাপা দিয়ে রাখলাম। মনে হল, আমাকে দিয়ে হবে না। এ বড় কঠিন কাজ।

দীর্ঘ প্রায় দেড় বছর পর মে মাসের চমৎকার এক বিকেল। শেষ বিকেলের ম্রিয়মাণ কমলা আলো তখন প্রকাণ্ড সব গাছের মগডালে চিকচিক করছিল। হাঁটছিলাম বাড়ির সামনের ঢালু রাস্তা বেয়ে। এখানে–ওখানে কিছু পাখি ডাকছিল। অতিথি পাখি হবে হয়তো। প্রতিটি বাড়ির সামনের গাছগুলোয় প্রস্ফুটিত নানা রঙের ফুল। মন মাতানো সৌরভ আর পরম মুগ্ধতায় ছেয়ে আছে মনপ্রাণ, চারপাশ। কোনো কারণ ছাড়াই আমার আচমকা সেই নারীর মুখচ্ছবি ভেসে উঠে মানসপটে। এই যান্ত্রিক শহরে ব্যস্ততার মাঝে রোজ কত মানুষের সঙ্গে দেখা হয়ে যায় বেলা–অবেলায়, অথচ কারও মুখচ্ছবি আমার মনে থাকে না, মনে পড়ে না। কিন্তু কেন সেই নারীকে? আমি কয়েক সেকেন্ড চোখ বন্ধ করে ছোট্ট শ্বাস নেই। মুখে দুই হাত বুলাই মোনাজাতের ভঙ্গিতে। মাথার ওপরে গাছের ডালে ডেকে-ওঠা পাখির দিকে তাকাই। আমার আবারও মনে হলো, ‘আমি কেন নই?’ মনে মনে আমি আবারও রোড টেস্ট দেওয়ার সিদ্ধান্ত নিই।

নির্দিষ্ট দিনে আমার ড্রাইভিং স্কুলের ইনস্ট্রাক্টর আমাদের দুজন শিক্ষার্থীকে নিয়ে রওনা হন জ্যামাইকার পরীক্ষাস্থলের উদ্দেশ্যে। পুরোটা পথজুড়ে আমার সঙ্গের শিক্ষার্থী তরুণ অনর্গল বলে চলেছেন, ‘ড্রাইভিং লাইসেন্সের জন্য পরীক্ষা দেওয়া কোনো ব্যাপার হল! কেন যে মানুষ বারবার ফেল করে!’ আমি তাঁর কথা শুনে উজ্জীবিত হই, মনে সাহস পাই, আত্মবিশ্বাস বাড়ে। প্রথমেই তাঁর রোড টেস্টের পালা। আমরা রাস্তার একপাশে অন্য সবার সঙ্গে লাইনে দাঁড়িয়ে আছি। পরীক্ষক তাঁর গাড়িতে উঠে বসেন। তরুণ উজ্জ্বল হাসি হাসি হয়ে গাড়ি স্টার্ট দিলেন। গতি বাড়ালেন। আমরা গভীর মনোযোগে তাকিয়ে আছি সেই পথের দিকে। দেখলাম তিনি ওয়ান ওয়ে রাস্তায় চলে গেলেন অনেকটাই! ভাগ্যিস বিপরীতমুখী কোনো গাড়ি আসেনি সেই সময়ে! নইলে নির্ঘাত দুর্ঘটনা ঘটে চিৎপটাং হতেন। নিমেষেই ফিরে এল গাড়িটি। তিনি নেমে এলেন মুখ আঁধার করে। মানুষের এসব মন খারাপ আমার মাঝেও ছড়িয়ে পড়ে প্রায়শই। ভয় আর আশঙ্কায় এবার আমার পালা। সব ভয়কে জয় করে সেবার আমি ভালোভাবেই উতরে যাই।

এসব আজ থেকে ১৫ বছর আগের ঘটনা। মাঝে মধ্যেই আমি যখন সপরিবারে ড্রাইভ করে কোথাও বেড়াতে যাই, পাশের আসনে বর, পেছনের আসনে বাচ্চারা ও তাঁদের দাদু বসেন। তাঁরা সবাই যখন নানান বিষয়ে গল্পে মশগুল থাকে, সেই সময়টায় আমার একজন নারীকে খুব মনে পড়ে। মাথার মাঝখান বরাবর সরলরেখার মতো সিঁথি করে চুল বাঁধা। খুব সাধারণ অথচ বড় বেশি অসাধারণ। আমরা আশপাশের কত কী দেখেই না অনুপ্রাণিত হই!

এবার আসি লেখালেখির বিষয়ে। ছোটবেলায় যখন ছন্দ মিলিয়ে ছড়া লিখতাম, লুকিয়ে রাখতাম, ভয়ে। অপমানিত হওয়ার ভয়ে। কেউ দেখলে ব্যঙ্গ, বিদ্রূপ কিংবা তাচ্ছিল্য করবে, হাসাহাসি করবে। যেচে কারও হাসির পাত্র হতে কে চায়? এই বিদেশের বাড়িতে বসেও বিগত বছরগুলোয় লিখে গেছি পৃষ্ঠার পর পৃষ্ঠা। আমার কেন যেন মনে হয়, যারা লিখতে ভালোবাসেন, তাঁদের ভেতরের এই ইচ্ছেটা সময় সুযোগ পেলেই প্রকট হয়ে ওঠে এবং তা একরকম নেশার মতো। অগণিত লেখা, অসংখ্য অনুভূতি কাগজে পুরে জমিয়ে রেখেছিলাম ড্রয়ারে। অতঃপর একদিন ধুলো জমা সেই সব লেখা, আমার অনুভূতির সব অক্ষর, ফেলে দিয়ে আসতাম গারবেজ ক্যানে।

একদিন কর্মক্ষেত্রে সোফিয়া নামের স্প্যানিশ সহকর্মীর কাছ থেকে ধার চেয়ে লাঞ্চ ব্রেকের সময়ে পড়লাম হেলেন কেলারের ‘দ্য স্টোরি অব মাই লাইফ’। হেলেন একজন বিস্ময়কর সাহিত্যিক ও শিক্ষাবিদ ছিলেন। আমেরিকায় জন্ম হলেও তিনি পুরো বিশ্বে পরিচিত ছিলেন এ কারণে যে, তিনি জীবনসংগ্রামে সব বাধার বিরুদ্ধে নিরন্তর লড়াই করে সফল হয়েছিলেন। তিনি বিস্ময়কর এ কারণে যে, মাত্র ১৯ মাস বয়সে যিনি মেনিনজাইটিস অথবা স্কারলেট ফিবারে আক্রান্ত হয়ে একাধারে বাক্‌শক্তি, শ্রবণশক্তি ও দৃষ্টিশক্তি হারিয়ে ফেলেন। যদিও দশ বছর বয়সে চিকিৎসার মাধ্যমে তিনি বাক্‌শক্তি ফিরে পান। এসব প্রতিবন্ধকতাকে সঙ্গী করে ক্রমাগত সংগ্রাম চালিয়ে যান তিনি। এন সুলিভান নামের একজন প্রশিক্ষক হেলেন কেলারের শিক্ষার দায়িত্ব নেন। যদিও এটি ছিল কঠিন এক দায়িত্ব। কিন্তু তিনি নিষ্ঠার সঙ্গেই তা পালন করেন। তিনি সার্বক্ষণিক পাশে থেকে হেলেনের লেখা অনুবাদ করে দিতেন এবং পাঠ তৈরিতে সহায়তা করতেন। হেলেন যেকোনো কথা হাতে উচ্চারণ করে বোঝাতেন। একের পর এক অভিজ্ঞতার কথা লিখে শ্রবণ ও দৃষ্টিশক্তি প্রতিবন্ধী হেলেন চমকে দেন সারা পৃথিবীকে। ১৮৮০ খ্রিস্টাব্দে জন্ম নেওয়া এই নারী ১৯০২ সালে লেডিজ হোম জার্নালে লেখালেখি শুরু করেন এবং ‘দ্য স্টোরি অব মাই লাইফ’ শিরোনামে ধারাবাহিকভাবে প্রকাশ করেন নিজের জীবনের অভিজ্ঞতা। ১৯০৮ সালে প্রকাশ করেন ‘দ্য ওয়ার্ল্ড আই লিভ ইন’। বইটিতে তিনি ব্যক্ত করে গেছেন মানুষের জীবনে স্বাদ, স্পর্শ ও গন্ধের ভূমিকা। খ্যাতি, সম্মান, পুরস্কার অর্জন সবই পেয়েছেন তিনি। ১৯৬৮ সালে ৮৮ বছর বয়সে এই মহীয়সী নারী পরলোক গমন করেন।

সব প্রতিবন্ধকতা সত্ত্বেও মানুষের এসব জীবনযুদ্ধ আমাকে অনুপ্রাণিত করে খুব। মনে হয়, কে কী ভাবল, কে কী বলল—তা নিয়ে মন খারাপ না করে যার ভেতরে ন্যূনতম যেটুকু প্রতিভা আছে, সেই সঙ্গে নিজের চেষ্টা এবং আগ্রহটুকু কাজে লাগিয়ে এগিয়ে যাক সকলে। স্রষ্টা তো আর সবাইকে দুই হাত উজাড় করে দেন না। জগতের কাউকে কাউকে কঠিন পরীক্ষায় ফেলে দেন। তবে জীবনে যা কিছুই ঘটুক না কেন, তাতে আমাদের জন্য কল্যাণ নিহিত রয়েছে যদি আমরা ধৈর্যের পরিচয় দিই।

(ফেসবুক থেকে সংগৃহীত)

বিডি-প্রতিদিন/২২ ডিসেম্বর, ২০১৮/মাহবুব

এই বিভাগের আরও খবর
আশিক চৌধুরী ইস্যুতে ক্ষমা চাইলেন ছাত্রদলের সেই নেত্রী
আশিক চৌধুরী ইস্যুতে ক্ষমা চাইলেন ছাত্রদলের সেই নেত্রী
‘কত বছর ধরে ইন্ডাস্ট্রি ডুবাচ্ছেন সেটা একবার ভাবেন’
‘কত বছর ধরে ইন্ডাস্ট্রি ডুবাচ্ছেন সেটা একবার ভাবেন’
‘একটা সিনেমা আটকে দেয়া মানে কতগুলো স্বপ্নকে দাফন করে দেয়া’
‘একটা সিনেমা আটকে দেয়া মানে কতগুলো স্বপ্নকে দাফন করে দেয়া’
‌এবারের শোভাযাত্রা কেবল আরও ইনক্লুসিভ হবে তা না, আরও কালারফুল হবে
‌এবারের শোভাযাত্রা কেবল আরও ইনক্লুসিভ হবে তা না, আরও কালারফুল হবে
ফেব্রুয়ারিতে ইন্টারনেটে ২৬৮ ভুল তথ্য শনাক্ত করেছে রিউমার স্ক্যানার
ফেব্রুয়ারিতে ইন্টারনেটে ২৬৮ ভুল তথ্য শনাক্ত করেছে রিউমার স্ক্যানার
নতুন জীবনের জন্য দোয়া চাইলেন সারজিস
নতুন জীবনের জন্য দোয়া চাইলেন সারজিস
আগে সুন্দর করে একটু বাঁচি, তারপর হাজারো প্রশ্নের উত্তর দেব
আগে সুন্দর করে একটু বাঁচি, তারপর হাজারো প্রশ্নের উত্তর দেব
হাসিনার কারণে বিএনপিতে যোগ দিতে চেয়েছিলেন তার স্বামী ড. ওয়াজেদ!
হাসিনার কারণে বিএনপিতে যোগ দিতে চেয়েছিলেন তার স্বামী ড. ওয়াজেদ!
জামায়াত নেতাদের প্রশংসা করে ফেসবুকে যা লিখলেন গোলাম রাব্বানী
জামায়াত নেতাদের প্রশংসা করে ফেসবুকে যা লিখলেন গোলাম রাব্বানী
‘যে বলে কেন প্রেমে পড়েছি জানি না, ওরা মিথ্যা বলে’
‘যে বলে কেন প্রেমে পড়েছি জানি না, ওরা মিথ্যা বলে’
মা অসুস্থ-বাবা কারাগারে, সেই দুঃসময়ের স্মৃতিচারণ করলেন মির্জা ফখরুলের মেয়ে
মা অসুস্থ-বাবা কারাগারে, সেই দুঃসময়ের স্মৃতিচারণ করলেন মির্জা ফখরুলের মেয়ে
আমরা বিভাজনের বদলে ঐক্য চাই: হাসনাত আব্দুল্লাহ
আমরা বিভাজনের বদলে ঐক্য চাই: হাসনাত আব্দুল্লাহ
সর্বশেষ খবর
পরমাণু অস্ত্র নিয়ে কী ভাবছে ইরান, জানালেন পেজেশকিয়ান
পরমাণু অস্ত্র নিয়ে কী ভাবছে ইরান, জানালেন পেজেশকিয়ান

৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

২১ দিন ধরে অবস্থান কর্মসূচিতে ‘তথ্য আপা’ কর্মীরা
২১ দিন ধরে অবস্থান কর্মসূচিতে ‘তথ্য আপা’ কর্মীরা

১২ মিনিট আগে | নগর জীবন

হজ শেষে ২৬১০৯ হাজি দেশে ফিরেছেন
হজ শেষে ২৬১০৯ হাজি দেশে ফিরেছেন

১৫ মিনিট আগে | ইসলামী জীবন

সচিবালয়ে আজও বিক্ষোভ করছেন কর্মকর্তা-কর্মচারীরা
সচিবালয়ে আজও বিক্ষোভ করছেন কর্মকর্তা-কর্মচারীরা

১৭ মিনিট আগে | জাতীয়

গংগাচড়া উপজেলায় সেলাই প্রশিক্ষণ শুরু
গংগাচড়া উপজেলায় সেলাই প্রশিক্ষণ শুরু

১৮ মিনিট আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

শান্ত-মুশফিকের ব্যাটে ঘুরে দাঁড়ানোর লড়াই টাইগারদের
শান্ত-মুশফিকের ব্যাটে ঘুরে দাঁড়ানোর লড়াই টাইগারদের

২৪ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

শেখ হাসিনাকে আত্মসমর্পণের নির্দেশ দিয়ে পত্রিকায় বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ
শেখ হাসিনাকে আত্মসমর্পণের নির্দেশ দিয়ে পত্রিকায় বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ

২৬ মিনিট আগে | জাতীয়

জুলাইয়ের মধ্যে জাতীয় সনদ তৈরি করতে পারব : আলী রীয়াজ
জুলাইয়ের মধ্যে জাতীয় সনদ তৈরি করতে পারব : আলী রীয়াজ

৩৩ মিনিট আগে | জাতীয়

দেশে জ্বালানির দাম বাড়ানোর চিন্তাভাবনা নেই : অর্থ উপদেষ্টা
দেশে জ্বালানির দাম বাড়ানোর চিন্তাভাবনা নেই : অর্থ উপদেষ্টা

৩৪ মিনিট আগে | জাতীয়

দাউদকান্দিতে ডেঙ্গুতে ৩ জনের মৃত্যু
দাউদকান্দিতে ডেঙ্গুতে ৩ জনের মৃত্যু

৩৭ মিনিট আগে | ডেঙ্গু আপডেট

ইঞ্জিনের যান্ত্রিক ত্রুটিতে পথে থেমে গেল মধুমতি ট্রেন
ইঞ্জিনের যান্ত্রিক ত্রুটিতে পথে থেমে গেল মধুমতি ট্রেন

৪১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

হঠাৎ জি-সেভেন সম্মেলন ছেড়ে ফেরার কারণ যুদ্ধবিরতি নয়, আরও বড় কিছু : ট্রাম্প
হঠাৎ জি-সেভেন সম্মেলন ছেড়ে ফেরার কারণ যুদ্ধবিরতি নয়, আরও বড় কিছু : ট্রাম্প

৪৭ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মদনে গোয়ালঘর থেকে শিশুর মরদেহ উদ্ধার
মদনে গোয়ালঘর থেকে শিশুর মরদেহ উদ্ধার

৪৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ব্রি পরিদর্শনে এনডিসির ১১০ সদস্যের প্রতিনিধি দল
ব্রি পরিদর্শনে এনডিসির ১১০ সদস্যের প্রতিনিধি দল

৪৯ মিনিট আগে | নগর জীবন

মাদকবিরোধী অভিযানে ৮ জনের কারাদণ্ড
মাদকবিরোধী অভিযানে ৮ জনের কারাদণ্ড

৫০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ইসরায়েলের মাটিতে সবচেয়ে বড় ও ভয়াবহ হামলা চালাল ইরান
ইসরায়েলের মাটিতে সবচেয়ে বড় ও ভয়াবহ হামলা চালাল ইরান

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজনৈতিক দলের সঙ্গে ঐকমত্য কমিশনের দ্বিতীয় ধাপের আলোচনা চলছে
রাজনৈতিক দলের সঙ্গে ঐকমত্য কমিশনের দ্বিতীয় ধাপের আলোচনা চলছে

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইরানের রাষ্ট্রীয় টেলিভিশনে ইসরায়েলি হামলার ঘটনায় ৩ জন নিহত
ইরানের রাষ্ট্রীয় টেলিভিশনে ইসরায়েলি হামলার ঘটনায় ৩ জন নিহত

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেশের সব সমুদ্রবন্দরে ৩ নম্বর সতর্ক সংকেত
দেশের সব সমুদ্রবন্দরে ৩ নম্বর সতর্ক সংকেত

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চট্টগ্রাম বন্দরে বেড়েছে কনটেইনার হ্যান্ডলিং
চট্টগ্রাম বন্দরে বেড়েছে কনটেইনার হ্যান্ডলিং

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

টস জিতে ব্যাটিংয়ে বাংলাদেশ
টস জিতে ব্যাটিংয়ে বাংলাদেশ

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মির্জা ফখরুলের সঙ্গে ব্রাজিলের রাষ্ট্রদূতের বৈঠক
মির্জা ফখরুলের সঙ্গে ব্রাজিলের রাষ্ট্রদূতের বৈঠক

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বারি পরিদর্শনে এনডিসি প্রতিনিধি দল, গবেষণা কার্যক্রমে সন্তোষ
বারি পরিদর্শনে এনডিসি প্রতিনিধি দল, গবেষণা কার্যক্রমে সন্তোষ

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

হরিয়ানায় মডেল হত্যাকাণ্ড নিয়ে চাঞ্চল্য, প্রেমিক গ্রেফতার
হরিয়ানায় মডেল হত্যাকাণ্ড নিয়ে চাঞ্চল্য, প্রেমিক গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

গাজীপুরের কালীগঞ্জে শহীদ জিয়ার শাহাদাতবার্ষিকীতে আলোচনা ও চারা বিতরণ
গাজীপুরের কালীগঞ্জে শহীদ জিয়ার শাহাদাতবার্ষিকীতে আলোচনা ও চারা বিতরণ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রামে খালে গোসলে নেমে নানি-নাতনির মৃত্যু
চট্টগ্রামে খালে গোসলে নেমে নানি-নাতনির মৃত্যু

২ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

মোংলা বন্দরে আমদানি করা সরকারি চাল খালাস শুরু
মোংলা বন্দরে আমদানি করা সরকারি চাল খালাস শুরু

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সূচকের ওঠানামায় পুঁজিবাজারে চলছে লেনদেন
সূচকের ওঠানামায় পুঁজিবাজারে চলছে লেনদেন

২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

জলাবদ্ধতা কমাতে বক্স কালভার্ট খননে চসিকের উদ্যোগ
জলাবদ্ধতা কমাতে বক্স কালভার্ট খননে চসিকের উদ্যোগ

২ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

সংস্কার মানেই সঠিক সময়ে সঠিক কাজ: উপদেষ্টা রিজওয়ানা
সংস্কার মানেই সঠিক সময়ে সঠিক কাজ: উপদেষ্টা রিজওয়ানা

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সর্বাধিক পঠিত
সত্যিই কি ইরান-তুরস্ক-সৌদি-পাকিস্তান মিলে ‘ইসলামিক আর্মি’ গঠন করবে?
সত্যিই কি ইরান-তুরস্ক-সৌদি-পাকিস্তান মিলে ‘ইসলামিক আর্মি’ গঠন করবে?

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জরুরি ভিত্তিতে তেহরান খালি করতে বললেন ট্রাম্প
জরুরি ভিত্তিতে তেহরান খালি করতে বললেন ট্রাম্প

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের পারমাণবিক অস্ত্রের খোঁজে বিশ্ব, গোপন আস্তানা নিয়ে প্রশ্ন
ইরানের পারমাণবিক অস্ত্রের খোঁজে বিশ্ব, গোপন আস্তানা নিয়ে প্রশ্ন

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের সঙ্গে সীমান্ত বন্ধ করলো পাকিস্তান
ইরানের সঙ্গে সীমান্ত বন্ধ করলো পাকিস্তান

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সংঘাতের চতুর্থ দিনে ইসরায়েলে ইরানের সবচেয়ে বড় হামলা
সংঘাতের চতুর্থ দিনে ইসরায়েলে ইরানের সবচেয়ে বড় হামলা

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শপথের সুযোগ নেই, পরিপক্ব আচরণ প্রত্যাশা করি : আসিফ মাহমুদ
শপথের সুযোগ নেই, পরিপক্ব আচরণ প্রত্যাশা করি : আসিফ মাহমুদ

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইরানের ৩৭০ ক্ষেপণাস্ত্র হামলা: ইসরায়েলে ব্যাপক ক্ষয়ক্ষতি
ইরানের ৩৭০ ক্ষেপণাস্ত্র হামলা: ইসরায়েলে ব্যাপক ক্ষয়ক্ষতি

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের পারমাণবিক স্থাপনায় হামলা নিয়ে জরুরি বৈঠক ডেকেছে আইএইএ
ইরানের পারমাণবিক স্থাপনায় হামলা নিয়ে জরুরি বৈঠক ডেকেছে আইএইএ

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র লঞ্চারের 'এক তৃতীয়াংশ' ধ্বংসের দাবি ইসরায়েলের
ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র লঞ্চারের 'এক তৃতীয়াংশ' ধ্বংসের দাবি ইসরায়েলের

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের গভীর পাহাড়ের নিচের যে পারমাণবিক স্থাপনা নিয়ে শঙ্কিত ইসরায়েল
ইরানের গভীর পাহাড়ের নিচের যে পারমাণবিক স্থাপনা নিয়ে শঙ্কিত ইসরায়েল

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তাবরিজে এফ-৩৫ যুদ্ধবিমান গুলি করে ভূপাতিতের দাবি ইরানের
তাবরিজে এফ-৩৫ যুদ্ধবিমান গুলি করে ভূপাতিতের দাবি ইরানের

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা শুরু করেছে ইরান, চলবে ভোর পর্যন্ত
ইসরায়েলে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা শুরু করেছে ইরান, চলবে ভোর পর্যন্ত

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফের ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা, তেল আবিব ছাড়ার হুঁশিয়ারি
ফের ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা, তেল আবিব ছাড়ার হুঁশিয়ারি

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাম্প যেন ইচ্ছা করলেই যুদ্ধে জড়াতে না পারেন — প্রস্তাব আনছেন মার্কিন সিনেটর
ট্রাম্প যেন ইচ্ছা করলেই যুদ্ধে জড়াতে না পারেন — প্রস্তাব আনছেন মার্কিন সিনেটর

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

খামেনিকে হত্যা করতে পারে ইসরায়েল, ইঙ্গিত দিলেন নেতানিয়াহু
খামেনিকে হত্যা করতে পারে ইসরায়েল, ইঙ্গিত দিলেন নেতানিয়াহু

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চীনা নাগরিকদের দ্রুত ইসরায়েল ছাড়ার নির্দেশ
চীনা নাগরিকদের দ্রুত ইসরায়েল ছাড়ার নির্দেশ

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুদ্ধের পরিধি বাড়াতে চাই না, তবে হামলার জবাব দেব: পেজেশকিয়ান
যুদ্ধের পরিধি বাড়াতে চাই না, তবে হামলার জবাব দেব: পেজেশকিয়ান

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের মাটিতে সবচেয়ে বড় ও ভয়াবহ হামলা চালাল ইরান
ইসরায়েলের মাটিতে সবচেয়ে বড় ও ভয়াবহ হামলা চালাল ইরান

৫৭ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েল থেকে নাগরিকদের সরিয়ে নিতে যাচ্ছে পোল্যান্ড
ইসরায়েল থেকে নাগরিকদের সরিয়ে নিতে যাচ্ছে পোল্যান্ড

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের দুই টিভি চ্যানেলের অফিস খালি করার নির্দেশ ইরানের
ইসরায়েলের দুই টিভি চ্যানেলের অফিস খালি করার নির্দেশ ইরানের

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দুই হাজার কোটি টাকা পাচার : দুদকের জালে সাবেক হাইকমিশনার মুনা
দুই হাজার কোটি টাকা পাচার : দুদকের জালে সাবেক হাইকমিশনার মুনা

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইরানের নতুন ক্ষেপণাস্ত্র হামলা, ইসরায়েলজুড়ে সতর্ক সাইরেন
ইরানের নতুন ক্ষেপণাস্ত্র হামলা, ইসরায়েলজুড়ে সতর্ক সাইরেন

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সরকার ৫ দেশে নতুন মিশন খুলছে
সরকার ৫ দেশে নতুন মিশন খুলছে

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চলন্ত বাসে কলেজছাত্রী ধর্ষণ, এবার সেই হেলপার গ্রেফতার
চলন্ত বাসে কলেজছাত্রী ধর্ষণ, এবার সেই হেলপার গ্রেফতার

৪ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

এমপিওভুক্ত এক লাখ পদে শিক্ষক নিয়োগের বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ
এমপিওভুক্ত এক লাখ পদে শিক্ষক নিয়োগের বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইতা‌লি প্রবাসী বাংলাদেশিদের যে বার্তা দি‌ল দূতাবাস
ইতা‌লি প্রবাসী বাংলাদেশিদের যে বার্তা দি‌ল দূতাবাস

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আলোচনা অব্যাহত রাখতে হলে যুক্তরাষ্ট্রকে ইসরায়েলি হামলার নিন্দা জানাতে হবে: ইরান
আলোচনা অব্যাহত রাখতে হলে যুক্তরাষ্ট্রকে ইসরায়েলি হামলার নিন্দা জানাতে হবে: ইরান

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানে ইসরায়েলের হামলায় ২১ মুসলিম দেশের নিন্দা
ইরানে ইসরায়েলের হামলায় ২১ মুসলিম দেশের নিন্দা

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরান-ইসরায়েল সংঘাত বন্ধে মধ্যস্থতা করতে প্রস্তুত পুতিন-এরদোয়ান
ইরান-ইসরায়েল সংঘাত বন্ধে মধ্যস্থতা করতে প্রস্তুত পুতিন-এরদোয়ান

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরান-ইসরায়েল দ্বন্দ্বে দুই পক্ষের সঙ্গেই সম্পর্ক রাখতে চায় ভারত
ইরান-ইসরায়েল দ্বন্দ্বে দুই পক্ষের সঙ্গেই সম্পর্ক রাখতে চায় ভারত

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
সর্বাত্মক যুদ্ধের আভাস
সর্বাত্মক যুদ্ধের আভাস

প্রথম পৃষ্ঠা

বিমা খাতে আসছে নতুন আইন
বিমা খাতে আসছে নতুন আইন

শিল্প বাণিজ্য

রাজনৈতিক দলগুলো আট বিষয়ে একমত
রাজনৈতিক দলগুলো আট বিষয়ে একমত

প্রথম পৃষ্ঠা

সপ্তমবারের মতো ভাঙছে এরশাদের জাতীয় পার্টি
সপ্তমবারের মতো ভাঙছে এরশাদের জাতীয় পার্টি

প্রথম পৃষ্ঠা

দলগুলোতে নির্বাচনি তৎপরতা
দলগুলোতে নির্বাচনি তৎপরতা

প্রথম পৃষ্ঠা

স্বরূপে ফিরছে সেই জমিদারবাড়ি
স্বরূপে ফিরছে সেই জমিদারবাড়ি

পেছনের পৃষ্ঠা

সোনিয়া গান্ধী অসুস্থ
সোনিয়া গান্ধী অসুস্থ

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

মৃত্যুর মহাসড়ক চট্টগ্রাম-কক্সবাজার
মৃত্যুর মহাসড়ক চট্টগ্রাম-কক্সবাজার

পেছনের পৃষ্ঠা

নামেই জীবন নামেই মরণ
নামেই জীবন নামেই মরণ

সম্পাদকীয়

ব্যাংকিং খাতে শৃঙ্খলা ফিরছে গভর্নরের দক্ষ ব্যবস্থাপনায়
ব্যাংকিং খাতে শৃঙ্খলা ফিরছে গভর্নরের দক্ষ ব্যবস্থাপনায়

প্রথম পৃষ্ঠা

চরে কৃষিবিপ্লবের হাতছানি
চরে কৃষিবিপ্লবের হাতছানি

পেছনের পৃষ্ঠা

ব্র্যান্ড দূষণ বাড়াচ্ছে ৪০ শতাংশ ফ্যাশন
ব্র্যান্ড দূষণ বাড়াচ্ছে ৪০ শতাংশ ফ্যাশন

শিল্প বাণিজ্য

দল নিষিদ্ধের আইনে উদ্বেগ জাতিসংঘের
দল নিষিদ্ধের আইনে উদ্বেগ জাতিসংঘের

প্রথম পৃষ্ঠা

নিষেধাজ্ঞা শেষ, মিলছে না কাঙ্ক্ষিত মাছ
নিষেধাজ্ঞা শেষ, মিলছে না কাঙ্ক্ষিত মাছ

খবর

পোশাকশিল্পের নতুন চ্যালেঞ্জ যুদ্ধ
পোশাকশিল্পের নতুন চ্যালেঞ্জ যুদ্ধ

প্রথম পৃষ্ঠা

লন্ডন বৈঠকে গণতন্ত্র পুনঃপ্রতিষ্ঠার পথযাত্রা
লন্ডন বৈঠকে গণতন্ত্র পুনঃপ্রতিষ্ঠার পথযাত্রা

প্রথম পৃষ্ঠা

যুক্তরাষ্ট্রে পোশাক রপ্তানিতে অগ্রগতি
যুক্তরাষ্ট্রে পোশাক রপ্তানিতে অগ্রগতি

শিল্প বাণিজ্য

নতুন কোনো ফ্যাসিবাদের উত্থান জনগণ চায় না
নতুন কোনো ফ্যাসিবাদের উত্থান জনগণ চায় না

নগর জীবন

সেনাপ্রধানের সঙ্গে সাক্ষাতে বারানোভস্কা
সেনাপ্রধানের সঙ্গে সাক্ষাতে বারানোভস্কা

প্রথম পৃষ্ঠা

সচিবালয়ে ফের বিক্ষোভ
সচিবালয়ে ফের বিক্ষোভ

প্রথম পৃষ্ঠা

নিবন্ধন পেতে চূড়ান্ত প্রস্তুতিতে এনসিপি
নিবন্ধন পেতে চূড়ান্ত প্রস্তুতিতে এনসিপি

নগর জীবন

গণতন্ত্র ফেরাতে দ্রুত নির্বাচন চায় বিএনপি
গণতন্ত্র ফেরাতে দ্রুত নির্বাচন চায় বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

বাংলাদেশের টেস্ট চ্যাম্পিয়নশিপ শুরু আজ
বাংলাদেশের টেস্ট চ্যাম্পিয়নশিপ শুরু আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

ভোট কেন্দ্র সংস্কারে ইসির নির্দেশনা
ভোট কেন্দ্র সংস্কারে ইসির নির্দেশনা

পেছনের পৃষ্ঠা

বৈঠকের সিদ্ধান্ত ইসিকে দ্রুত জানান
বৈঠকের সিদ্ধান্ত ইসিকে দ্রুত জানান

প্রথম পৃষ্ঠা

হবিগঞ্জে চলন্ত বাসে ধর্ষণের স্বীকার কলেজছাত্রী
হবিগঞ্জে চলন্ত বাসে ধর্ষণের স্বীকার কলেজছাত্রী

পেছনের পৃষ্ঠা

শেষ বিদায়ে সর্বস্তরের মানুষের শ্রদ্ধায় সিক্ত হলেন মোস্তফা মহসিন মন্টু
শেষ বিদায়ে সর্বস্তরের মানুষের শ্রদ্ধায় সিক্ত হলেন মোস্তফা মহসিন মন্টু

নগর জীবন

গণমাধ্যম এখনো ফ্যাসিবাদমুক্ত নয়
গণমাধ্যম এখনো ফ্যাসিবাদমুক্ত নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

গুম সনদে স্বাক্ষর করলেও এখনো অনেক চ্যালেঞ্জ
গুম সনদে স্বাক্ষর করলেও এখনো অনেক চ্যালেঞ্জ

প্রথম পৃষ্ঠা