শিরোনাম
প্রকাশ: ২০:৫০, শনিবার, ২২ ডিসেম্বর, ২০১৮ আপডেট:

আমি কেন নই?

রিমি রুম্মান, নিউইয়র্ক (যুক্তরাষ্ট্র)
অনলাইন ভার্সন
আমি কেন নই?

হেমন্তের এক নরম সোনালি রোদের দুপুর। নিউইয়র্কের ব্যস্ততম উড হেভেন বুলেভার্ডের প্রশস্ত সড়ক ধরে যাচ্ছিলাম। গাড়ির যাত্রীর আসনে বসা আমি। রেড লাইটে গাড়িগুলো থেমেছে সবে। সূর্যের কিরণে চোখ মেলে তাকানো যাচ্ছিল না। রোদ চশমা চোখে দিয়ে ডানে তাকাতেই পাশের গাড়ির চালকের দিকে চোখ পড়ল। তিনি একজন নারী। পাশের আসনে একজন পুরুষ, আর পেছনে শিশুরা। সম্ভবত সপরিবারে কোথাও যাচ্ছেন তাঁরা। কৃষ্ণবর্ণের নারীটি ছাপার সুতি শাড়ি পরিহিতা। তেল চপচপে মাথায় কপাল থেকে মাঝ বরাবর সরলরেখার মতো সিঁথি করে বাঁধা চুল। চেহারায় কোনো সাজ নেই, নেই পোশাকেও কোনো আধুনিকতা কিংবা আভিজাত্য। যদি সে নারী বাংলাদেশি হয়ে থাকেন, তবে তিনি একেবারেই প্রান্তিক মানুষ হবেন, আমার বিশ্বাস। আমি সামনে তাকাই। আবারও ঘাড় ঘুরিয়ে ডানে তাকাই। দৃশ্যটি আমায় এমনভাবে নাড়া দিয়ে যায়, আমার মনে হতে থাকে—এমন একজন নারী নিউইয়র্কের ব্যস্ততম রাস্তায় গাড়ি চালাতে পারলে আমি কেন নই?

ওই ঘটনার কয়েক দিন পর স্বামীর কাছে ড্রাইভিং শেখার আগ্রহ প্রকাশ করলাম। তিনি দুই দিন অ্যাস্টোরিয়ায় নিরিবিলি, প্রায় জনমানবহীন এক রাস্তায় শেখালেনও। অতঃপর এমন প্রতিক্রিয়া দেখালেন যেন, আমার দ্বারা এটি প্রায় অসম্ভব এক বিষয়। বললেন, ‘কিছু মনে করিও না, তুমি তো মানুষ মারি ফেলবা, দুর্ঘটনা ঘটিয়ে আমার ইনস্যুরেন্সের বারোটা বাজাবা, তার চেয়ে ঢের ভালো ড্রাইভিং স্কুলেই শিখো’। পাহাড়সম ভয় বুকে পুষে ভর্তি হলাম ড্রাইভিং স্কুলে। গাড়ি চালানো শিখলাম। অথচ গভীর দুঃখ ও লজ্জার সঙ্গে বলতে হচ্ছে, আজন্ম ভিতু এই নিরীহ আমি ছোটবেলায় ছোট ভাইয়ের হাতে মার খেতাম কারণে–অকারণে। আব্বা প্রায়ই বলতেন, ‘তুই হইলি বড়বোন, তুই ক্যান মাইর খাস! একটা মারলে বিনিময়ে দুইটা মারবি।’ কিন্তু আমার ধারণা, আমি না হয় মারলাম, কিন্তু বিনিময়ে সে তো আবারও মারবে দ্বিগুণ সাহসে, তার চেয়ে বরং ধৈর্য ধরে চুপ থাকাই ভালো, না-হয় কিছু ব্যথা কষ্ট করে হজমই করলাম, তাতে কী!’ সেই আমি একদিন নিউইয়র্কের জ্যামাইকায় গাড়ি চালানোর পরীক্ষা দিতে যাই। সেই দিন ছিল কনকনে শীতের সকাল। দুরুদুরু বুকে গাড়িতে অপেক্ষা করছি। পরীক্ষক বসলেন পাশের আসনে। বিশালাকৃতির কৃষ্ণাঙ্গ নারী। আমি ‘গুড মর্নিং’, ‘হাই’, ‘হাউ আর ইউ’ জাতীয় কিছু বললাম সাহস সঞ্চয় করে। তিনি নিরুত্তর, গম্ভীর হয়ে কিছু লিখছেন কাগজে।

ভারী জ্যাকেটের ভেতর আমি ঘেমে নেয়ে একাকার। অন্তরাত্মা শুকিয়ে কাঠ। শুধু বললেন, সামনে যাও। ভালোয় ভালোয় তাঁর কথা মতো ডানে গেলাম, বাঁয়ে গেলাম, ব্রোকেন ইউ টার্ন, প্যারালাল পার্কিং করলাম। ভাবলাম সবই তো সম্পন্ন হল। পাস করে যাচ্ছি এই ভেবে ভেতরে কিঞ্চিৎ আনন্দও খেলে গেল। ভাবনার মাঝে কানে এল পরীক্ষকের গমগমে কণ্ঠস্বর, ‘মেইক আ লেফট অ্যান্ড পুল ওভার’। খুব ধীরে বাঁয়ে টার্ন নিচ্ছিলাম। অমনি বাঁ পাস দিয়ে শাঁ করে আমায় পাস কাটিয়ে দ্রুত গতিতে চলে গেল একটি গাড়ি। কৃষ্ণাঙ্গ পরীক্ষক উচ্চ স্বরে বলে উঠলেন, ‘স্টপ স্টপ!’ ব্যাস, সে যাত্রায় ফেল। ভয়ে পরে গাড়ি চালানোর ইচ্ছাকে মাটি চাপা দিয়ে রাখলাম। মনে হল, আমাকে দিয়ে হবে না। এ বড় কঠিন কাজ।

দীর্ঘ প্রায় দেড় বছর পর মে মাসের চমৎকার এক বিকেল। শেষ বিকেলের ম্রিয়মাণ কমলা আলো তখন প্রকাণ্ড সব গাছের মগডালে চিকচিক করছিল। হাঁটছিলাম বাড়ির সামনের ঢালু রাস্তা বেয়ে। এখানে–ওখানে কিছু পাখি ডাকছিল। অতিথি পাখি হবে হয়তো। প্রতিটি বাড়ির সামনের গাছগুলোয় প্রস্ফুটিত নানা রঙের ফুল। মন মাতানো সৌরভ আর পরম মুগ্ধতায় ছেয়ে আছে মনপ্রাণ, চারপাশ। কোনো কারণ ছাড়াই আমার আচমকা সেই নারীর মুখচ্ছবি ভেসে উঠে মানসপটে। এই যান্ত্রিক শহরে ব্যস্ততার মাঝে রোজ কত মানুষের সঙ্গে দেখা হয়ে যায় বেলা–অবেলায়, অথচ কারও মুখচ্ছবি আমার মনে থাকে না, মনে পড়ে না। কিন্তু কেন সেই নারীকে? আমি কয়েক সেকেন্ড চোখ বন্ধ করে ছোট্ট শ্বাস নেই। মুখে দুই হাত বুলাই মোনাজাতের ভঙ্গিতে। মাথার ওপরে গাছের ডালে ডেকে-ওঠা পাখির দিকে তাকাই। আমার আবারও মনে হলো, ‘আমি কেন নই?’ মনে মনে আমি আবারও রোড টেস্ট দেওয়ার সিদ্ধান্ত নিই।

নির্দিষ্ট দিনে আমার ড্রাইভিং স্কুলের ইনস্ট্রাক্টর আমাদের দুজন শিক্ষার্থীকে নিয়ে রওনা হন জ্যামাইকার পরীক্ষাস্থলের উদ্দেশ্যে। পুরোটা পথজুড়ে আমার সঙ্গের শিক্ষার্থী তরুণ অনর্গল বলে চলেছেন, ‘ড্রাইভিং লাইসেন্সের জন্য পরীক্ষা দেওয়া কোনো ব্যাপার হল! কেন যে মানুষ বারবার ফেল করে!’ আমি তাঁর কথা শুনে উজ্জীবিত হই, মনে সাহস পাই, আত্মবিশ্বাস বাড়ে। প্রথমেই তাঁর রোড টেস্টের পালা। আমরা রাস্তার একপাশে অন্য সবার সঙ্গে লাইনে দাঁড়িয়ে আছি। পরীক্ষক তাঁর গাড়িতে উঠে বসেন। তরুণ উজ্জ্বল হাসি হাসি হয়ে গাড়ি স্টার্ট দিলেন। গতি বাড়ালেন। আমরা গভীর মনোযোগে তাকিয়ে আছি সেই পথের দিকে। দেখলাম তিনি ওয়ান ওয়ে রাস্তায় চলে গেলেন অনেকটাই! ভাগ্যিস বিপরীতমুখী কোনো গাড়ি আসেনি সেই সময়ে! নইলে নির্ঘাত দুর্ঘটনা ঘটে চিৎপটাং হতেন। নিমেষেই ফিরে এল গাড়িটি। তিনি নেমে এলেন মুখ আঁধার করে। মানুষের এসব মন খারাপ আমার মাঝেও ছড়িয়ে পড়ে প্রায়শই। ভয় আর আশঙ্কায় এবার আমার পালা। সব ভয়কে জয় করে সেবার আমি ভালোভাবেই উতরে যাই।

এসব আজ থেকে ১৫ বছর আগের ঘটনা। মাঝে মধ্যেই আমি যখন সপরিবারে ড্রাইভ করে কোথাও বেড়াতে যাই, পাশের আসনে বর, পেছনের আসনে বাচ্চারা ও তাঁদের দাদু বসেন। তাঁরা সবাই যখন নানান বিষয়ে গল্পে মশগুল থাকে, সেই সময়টায় আমার একজন নারীকে খুব মনে পড়ে। মাথার মাঝখান বরাবর সরলরেখার মতো সিঁথি করে চুল বাঁধা। খুব সাধারণ অথচ বড় বেশি অসাধারণ। আমরা আশপাশের কত কী দেখেই না অনুপ্রাণিত হই!

এবার আসি লেখালেখির বিষয়ে। ছোটবেলায় যখন ছন্দ মিলিয়ে ছড়া লিখতাম, লুকিয়ে রাখতাম, ভয়ে। অপমানিত হওয়ার ভয়ে। কেউ দেখলে ব্যঙ্গ, বিদ্রূপ কিংবা তাচ্ছিল্য করবে, হাসাহাসি করবে। যেচে কারও হাসির পাত্র হতে কে চায়? এই বিদেশের বাড়িতে বসেও বিগত বছরগুলোয় লিখে গেছি পৃষ্ঠার পর পৃষ্ঠা। আমার কেন যেন মনে হয়, যারা লিখতে ভালোবাসেন, তাঁদের ভেতরের এই ইচ্ছেটা সময় সুযোগ পেলেই প্রকট হয়ে ওঠে এবং তা একরকম নেশার মতো। অগণিত লেখা, অসংখ্য অনুভূতি কাগজে পুরে জমিয়ে রেখেছিলাম ড্রয়ারে। অতঃপর একদিন ধুলো জমা সেই সব লেখা, আমার অনুভূতির সব অক্ষর, ফেলে দিয়ে আসতাম গারবেজ ক্যানে।

একদিন কর্মক্ষেত্রে সোফিয়া নামের স্প্যানিশ সহকর্মীর কাছ থেকে ধার চেয়ে লাঞ্চ ব্রেকের সময়ে পড়লাম হেলেন কেলারের ‘দ্য স্টোরি অব মাই লাইফ’। হেলেন একজন বিস্ময়কর সাহিত্যিক ও শিক্ষাবিদ ছিলেন। আমেরিকায় জন্ম হলেও তিনি পুরো বিশ্বে পরিচিত ছিলেন এ কারণে যে, তিনি জীবনসংগ্রামে সব বাধার বিরুদ্ধে নিরন্তর লড়াই করে সফল হয়েছিলেন। তিনি বিস্ময়কর এ কারণে যে, মাত্র ১৯ মাস বয়সে যিনি মেনিনজাইটিস অথবা স্কারলেট ফিবারে আক্রান্ত হয়ে একাধারে বাক্‌শক্তি, শ্রবণশক্তি ও দৃষ্টিশক্তি হারিয়ে ফেলেন। যদিও দশ বছর বয়সে চিকিৎসার মাধ্যমে তিনি বাক্‌শক্তি ফিরে পান। এসব প্রতিবন্ধকতাকে সঙ্গী করে ক্রমাগত সংগ্রাম চালিয়ে যান তিনি। এন সুলিভান নামের একজন প্রশিক্ষক হেলেন কেলারের শিক্ষার দায়িত্ব নেন। যদিও এটি ছিল কঠিন এক দায়িত্ব। কিন্তু তিনি নিষ্ঠার সঙ্গেই তা পালন করেন। তিনি সার্বক্ষণিক পাশে থেকে হেলেনের লেখা অনুবাদ করে দিতেন এবং পাঠ তৈরিতে সহায়তা করতেন। হেলেন যেকোনো কথা হাতে উচ্চারণ করে বোঝাতেন। একের পর এক অভিজ্ঞতার কথা লিখে শ্রবণ ও দৃষ্টিশক্তি প্রতিবন্ধী হেলেন চমকে দেন সারা পৃথিবীকে। ১৮৮০ খ্রিস্টাব্দে জন্ম নেওয়া এই নারী ১৯০২ সালে লেডিজ হোম জার্নালে লেখালেখি শুরু করেন এবং ‘দ্য স্টোরি অব মাই লাইফ’ শিরোনামে ধারাবাহিকভাবে প্রকাশ করেন নিজের জীবনের অভিজ্ঞতা। ১৯০৮ সালে প্রকাশ করেন ‘দ্য ওয়ার্ল্ড আই লিভ ইন’। বইটিতে তিনি ব্যক্ত করে গেছেন মানুষের জীবনে স্বাদ, স্পর্শ ও গন্ধের ভূমিকা। খ্যাতি, সম্মান, পুরস্কার অর্জন সবই পেয়েছেন তিনি। ১৯৬৮ সালে ৮৮ বছর বয়সে এই মহীয়সী নারী পরলোক গমন করেন।

সব প্রতিবন্ধকতা সত্ত্বেও মানুষের এসব জীবনযুদ্ধ আমাকে অনুপ্রাণিত করে খুব। মনে হয়, কে কী ভাবল, কে কী বলল—তা নিয়ে মন খারাপ না করে যার ভেতরে ন্যূনতম যেটুকু প্রতিভা আছে, সেই সঙ্গে নিজের চেষ্টা এবং আগ্রহটুকু কাজে লাগিয়ে এগিয়ে যাক সকলে। স্রষ্টা তো আর সবাইকে দুই হাত উজাড় করে দেন না। জগতের কাউকে কাউকে কঠিন পরীক্ষায় ফেলে দেন। তবে জীবনে যা কিছুই ঘটুক না কেন, তাতে আমাদের জন্য কল্যাণ নিহিত রয়েছে যদি আমরা ধৈর্যের পরিচয় দিই।

(ফেসবুক থেকে সংগৃহীত)

বিডি-প্রতিদিন/২২ ডিসেম্বর, ২০১৮/মাহবুব

এই বিভাগের আরও খবর
ইশরাকের সাথে বিয়ে কবে? ফেসবুক পোস্টে জানালেন নুসরাত নিজেই
ইশরাকের সাথে বিয়ে কবে? ফেসবুক পোস্টে জানালেন নুসরাত নিজেই
যেখানে আওয়ামী লীগ, সেখানেই মাইর : হামিম
যেখানে আওয়ামী লীগ, সেখানেই মাইর : হামিম
আখতারের ওপর হামলার ঘটনায় যা বললেন সারজিস
আখতারের ওপর হামলার ঘটনায় যা বললেন সারজিস
‘রাজনৈতিক নেতাদের অনিরাপদ রেখে সরকার প্রধানের এয়ারপোর্ট প্রস্থান লজ্জাজনক’
‘রাজনৈতিক নেতাদের অনিরাপদ রেখে সরকার প্রধানের এয়ারপোর্ট প্রস্থান লজ্জাজনক’
ডাকসু নির্বাচন গণতন্ত্র অভিমুখী বিশাল পদযাত্রা: আসিফ নজরুল
ডাকসু নির্বাচন গণতন্ত্র অভিমুখী বিশাল পদযাত্রা: আসিফ নজরুল
এক হাজার কোটি টাকার মালিক সুমন, ফেসবুকে জাওয়াদ নির্ঝর
এক হাজার কোটি টাকার মালিক সুমন, ফেসবুকে জাওয়াদ নির্ঝর
‌‘এতো আশ্চর্য আর কোনোদিন হইনি’
‌‘এতো আশ্চর্য আর কোনোদিন হইনি’
আশিক চৌধুরী ইস্যুতে ক্ষমা চাইলেন ছাত্রদলের সেই নেত্রী
আশিক চৌধুরী ইস্যুতে ক্ষমা চাইলেন ছাত্রদলের সেই নেত্রী
‘কত বছর ধরে ইন্ডাস্ট্রি ডুবাচ্ছেন সেটা একবার ভাবেন’
‘কত বছর ধরে ইন্ডাস্ট্রি ডুবাচ্ছেন সেটা একবার ভাবেন’
‘একটা সিনেমা আটকে দেয়া মানে কতগুলো স্বপ্নকে দাফন করে দেয়া’
‘একটা সিনেমা আটকে দেয়া মানে কতগুলো স্বপ্নকে দাফন করে দেয়া’
‌এবারের শোভাযাত্রা কেবল আরও ইনক্লুসিভ হবে তা না, আরও কালারফুল হবে
‌এবারের শোভাযাত্রা কেবল আরও ইনক্লুসিভ হবে তা না, আরও কালারফুল হবে
ফেব্রুয়ারিতে ইন্টারনেটে ২৬৮ ভুল তথ্য শনাক্ত করেছে রিউমার স্ক্যানার
ফেব্রুয়ারিতে ইন্টারনেটে ২৬৮ ভুল তথ্য শনাক্ত করেছে রিউমার স্ক্যানার
সর্বশেষ খবর
চট্টগ্রামে ইয়াবা মামলায় সাজা: পাঁচ বছর কারাদণ্ড
চট্টগ্রামে ইয়াবা মামলায় সাজা: পাঁচ বছর কারাদণ্ড

১ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

চট্টগ্রামে প্রকাশ্যে ছুরিকাঘাতে ছাত্রদল নেতা নিহত
চট্টগ্রামে প্রকাশ্যে ছুরিকাঘাতে ছাত্রদল নেতা নিহত

১ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

আশ্রয়ণ প্রকল্পের ঘর লুটপাটের প্রতিবাদে সিপিবির বিক্ষোভ
আশ্রয়ণ প্রকল্পের ঘর লুটপাটের প্রতিবাদে সিপিবির বিক্ষোভ

৩৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সততার সাহস : ভুল স্বীকারের মর্যাদা
সততার সাহস : ভুল স্বীকারের মর্যাদা

৩৬ মিনিট আগে | ইসলামী জীবন

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৫ অক্টোবর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৫ অক্টোবর)

৪৯ মিনিট আগে | জাতীয়

লক্ষ্মীপুরে মাদ্রাসার ছাত্র অপহরণ, পাঁচ দিনেও মেলেনি খোঁজ
লক্ষ্মীপুরে মাদ্রাসার ছাত্র অপহরণ, পাঁচ দিনেও মেলেনি খোঁজ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কুয়াকাটায় শৈবাল চাষ নিয়ে কর্মশালা
কুয়াকাটায় শৈবাল চাষ নিয়ে কর্মশালা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘জামায়াতের পিআর নির্বাচনের দিবাস্বপ্ন কখনো পূরণ হবে না’
‘জামায়াতের পিআর নির্বাচনের দিবাস্বপ্ন কখনো পূরণ হবে না’

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

২০০ রানে হেরে আফগানিস্তানের বিপক্ষে হোয়াইটওয়াশ বাংলাদেশ
২০০ রানে হেরে আফগানিস্তানের বিপক্ষে হোয়াইটওয়াশ বাংলাদেশ

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মালয়েশিয়ায় ভূমিধসে প্রাণ গেল বাংলাদেশি শ্রমিকের
মালয়েশিয়ায় ভূমিধসে প্রাণ গেল বাংলাদেশি শ্রমিকের

২ ঘণ্টা আগে | পরবাস

মহাসড়কের পাশে পড়ে ছিল মানসিক ভারসাম্যহীন ব্যক্তির লাশ উদ্ধার
মহাসড়কের পাশে পড়ে ছিল মানসিক ভারসাম্যহীন ব্যক্তির লাশ উদ্ধার

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

টাইমের প্রচ্ছদে নিজের চুল ‘গায়েব’ দেখে ক্ষুব্ধ ট্রাম্প
টাইমের প্রচ্ছদে নিজের চুল ‘গায়েব’ দেখে ক্ষুব্ধ ট্রাম্প

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গোবিন্দগঞ্জে শোবার ঘর থেকে বৃদ্ধের মরদেহ উদ্ধার
গোবিন্দগঞ্জে শোবার ঘর থেকে বৃদ্ধের মরদেহ উদ্ধার

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মিরপুরে অগ্নিকাণ্ড: নিহত ১৬ জনের মরদেহ ঢামেক মর্গে
মিরপুরে অগ্নিকাণ্ড: নিহত ১৬ জনের মরদেহ ঢামেক মর্গে

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

লাশের ডিএনএ পরীক্ষা ছাড়া শনাক্ত করা সম্ভব নয় : ফায়ার সার্ভিস
লাশের ডিএনএ পরীক্ষা ছাড়া শনাক্ত করা সম্ভব নয় : ফায়ার সার্ভিস

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হোয়াইটওয়াশ এড়াতে বাংলাদেশের প্রয়োজন ২৯৪
হোয়াইটওয়াশ এড়াতে বাংলাদেশের প্রয়োজন ২৯৪

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

থাইল্যান্ডে মাদকসহ চার ইসরায়েলি সেনা গ্রেফতার
থাইল্যান্ডে মাদকসহ চার ইসরায়েলি সেনা গ্রেফতার

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অগ্নিদুর্ঘটনায় ১৬ জনের মৃত্যুতে তারেক রহমানের শোক
অগ্নিদুর্ঘটনায় ১৬ জনের মৃত্যুতে তারেক রহমানের শোক

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ব্যর্থতার দায়ে বরখাস্ত সুইডেন কোচ
ব্যর্থতার দায়ে বরখাস্ত সুইডেন কোচ

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সোনারগাঁয়ে ডোবা থেকে বস্তাবন্দি নারীর মরদেহ উদ্ধার
সোনারগাঁয়ে ডোবা থেকে বস্তাবন্দি নারীর মরদেহ উদ্ধার

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

অক্টোবরের ১৩ দিনে এলো ১২৭ কোটি ডলার রেমিট্যান্স
অক্টোবরের ১৩ দিনে এলো ১২৭ কোটি ডলার রেমিট্যান্স

৪ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

জবিতে শিক্ষার্থীদের থিসিস গবেষণায় বরাদ্দ ৫০ লাখ টাকা
জবিতে শিক্ষার্থীদের থিসিস গবেষণায় বরাদ্দ ৫০ লাখ টাকা

৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

টাঙ্গাইলে ক্লুলেস হত্যা মামলার রহস্য উদঘাটন
টাঙ্গাইলে ক্লুলেস হত্যা মামলার রহস্য উদঘাটন

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শক্তিশালী পাসপোর্ট সূচকে শীর্ষ ১০ থেকে ছিটকে গেল যুক্তরাষ্ট্র, দেখে নিন বাংলাদেশের অবস্থান
শক্তিশালী পাসপোর্ট সূচকে শীর্ষ ১০ থেকে ছিটকে গেল যুক্তরাষ্ট্র, দেখে নিন বাংলাদেশের অবস্থান

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মিসরে গাজা শান্তি সম্মেলন: দুই প্রেসিডেন্টের গোপন আলাপ ফাঁস
মিসরে গাজা শান্তি সম্মেলন: দুই প্রেসিডেন্টের গোপন আলাপ ফাঁস

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনাকে আদালতে হাজির হতে পত্রিকায় বিজ্ঞপ্তি প্রকাশের নির্দেশ
শেখ হাসিনাকে আদালতে হাজির হতে পত্রিকায় বিজ্ঞপ্তি প্রকাশের নির্দেশ

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কোয়ার্টার ফাইনালে বাংলাদেশের জারিফ
কোয়ার্টার ফাইনালে বাংলাদেশের জারিফ

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ঢাবি কলা অনুষদের ডিনস অ্যাওয়ার্ড পেলেন ১৫৬ শিক্ষার্থী ও ১০ শিক্ষক
ঢাবি কলা অনুষদের ডিনস অ্যাওয়ার্ড পেলেন ১৫৬ শিক্ষার্থী ও ১০ শিক্ষক

৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বোয়ালমারীতে সাপের কামড়ে গৃহবধূর মৃত্যু
বোয়ালমারীতে সাপের কামড়ে গৃহবধূর মৃত্যু

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বোলিংয়ে রাবেয়া-ফাহিমার উন্নতি, ব্যাটিংয়ে মোস্তারির
বোলিংয়ে রাবেয়া-ফাহিমার উন্নতি, ব্যাটিংয়ে মোস্তারির

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সর্বাধিক পঠিত
‘আমরা কারাগারে নয়, কসাইখানায় ছিলাম’
‘আমরা কারাগারে নয়, কসাইখানায় ছিলাম’

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজায় প্রকাশ্যে আটজনের মৃত্যুদণ্ড কার্যকর
গাজায় প্রকাশ্যে আটজনের মৃত্যুদণ্ড কার্যকর

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সারজিসের বক্তব্যের সময় বিদ্যুৎ বিভ্রাট নিয়ে মুখ খুললেন রুমিন ফারহানা
সারজিসের বক্তব্যের সময় বিদ্যুৎ বিভ্রাট নিয়ে মুখ খুললেন রুমিন ফারহানা

১২ ঘণ্টা আগে | টক শো

মিরপুরে পোশাক কারখানায় অগ্নিকাণ্ডের ঘটনায় ৯ মরদেহ উদ্ধার
মিরপুরে পোশাক কারখানায় অগ্নিকাণ্ডের ঘটনায় ৯ মরদেহ উদ্ধার

৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

১৯ অক্টোবরের মধ্যে এনসিপি প্রতীক না নিলে সিদ্ধান্ত নেবে ইসি
১৯ অক্টোবরের মধ্যে এনসিপি প্রতীক না নিলে সিদ্ধান্ত নেবে ইসি

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজা যুদ্ধবিরতি চুক্তি স্বাক্ষর, কিন্তু রয়ে গেছে অনেক প্রশ্ন
গাজা যুদ্ধবিরতি চুক্তি স্বাক্ষর, কিন্তু রয়ে গেছে অনেক প্রশ্ন

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজায় যুদ্ধবিরতি পদক্ষেপের প্রশংসা করে যা বললেন বাইডেন
গাজায় যুদ্ধবিরতি পদক্ষেপের প্রশংসা করে যা বললেন বাইডেন

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ধূমপান ছাড়তে বলায় এরদোয়ানকে যে জবাব দিলেন মেলোনি
ধূমপান ছাড়তে বলায় এরদোয়ানকে যে জবাব দিলেন মেলোনি

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শান্তি প্রতিষ্ঠায় স্বাধীন ফিলিস্তিনি রাষ্ট্র গঠনই সমাধান : জর্ডানের বাদশাহ
শান্তি প্রতিষ্ঠায় স্বাধীন ফিলিস্তিনি রাষ্ট্র গঠনই সমাধান : জর্ডানের বাদশাহ

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মাইন বিস্ফোরণে আহত বিজিবি সদস্যকে ঢাকা সিএমএইচে স্থানান্তর
মাইন বিস্ফোরণে আহত বিজিবি সদস্যকে ঢাকা সিএমএইচে স্থানান্তর

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মারিয়াকে নোবেল শান্তি পুরস্কার দেয়ায় নরওয়ে দূতাবাস বন্ধ করল ভেনেজুয়েলা
মারিয়াকে নোবেল শান্তি পুরস্কার দেয়ায় নরওয়ে দূতাবাস বন্ধ করল ভেনেজুয়েলা

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মিসরে গাজা শান্তি সম্মেলন: দুই প্রেসিডেন্টের গোপন আলাপ ফাঁস
মিসরে গাজা শান্তি সম্মেলন: দুই প্রেসিডেন্টের গোপন আলাপ ফাঁস

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মিরপুরে অগ্নিকাণ্ডে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১৬
মিরপুরে অগ্নিকাণ্ডে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১৬

৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বিচার বিভাগের জন্য আলাদা সচিবালয় এ সরকারের সময়ই হবে : আইন উপদেষ্টা
বিচার বিভাগের জন্য আলাদা সচিবালয় এ সরকারের সময়ই হবে : আইন উপদেষ্টা

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আরেক দফা বাড়ল স্বর্ণের দাম, ভরি কত?
আরেক দফা বাড়ল স্বর্ণের দাম, ভরি কত?

৫ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

রাশিয়া ইরানের পরমাণু কর্মসূচিকে সমর্থন দিয়ে যাবে : ল্যাভরভ
রাশিয়া ইরানের পরমাণু কর্মসূচিকে সমর্থন দিয়ে যাবে : ল্যাভরভ

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আফগান সীমান্তে সর্বোচ্চ সতর্কতা জারি পাকিস্তানের
আফগান সীমান্তে সর্বোচ্চ সতর্কতা জারি পাকিস্তানের

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চলছে এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের কর্মবিরতি, আজ ‘মার্চ টু সচিবালয়’
চলছে এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের কর্মবিরতি, আজ ‘মার্চ টু সচিবালয়’

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বগুড়ায় মেয়েকে ধর্ষণের অভিযোগে বাবা গ্রেফতার
বগুড়ায় মেয়েকে ধর্ষণের অভিযোগে বাবা গ্রেফতার

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রাকিবের গোলে শেষরক্ষা, হংকংয়ের সাথে ড্র করল বাংলাদেশ
রাকিবের গোলে শেষরক্ষা, হংকংয়ের সাথে ড্র করল বাংলাদেশ

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শক্তিশালী পাসপোর্ট সূচকে শীর্ষ ১০ থেকে ছিটকে গেল যুক্তরাষ্ট্র, দেখে নিন বাংলাদেশের অবস্থান
শক্তিশালী পাসপোর্ট সূচকে শীর্ষ ১০ থেকে ছিটকে গেল যুক্তরাষ্ট্র, দেখে নিন বাংলাদেশের অবস্থান

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভোট দিলে বেহেশতে যাওয়া সহজ হবে, এমন প্রচারণা প্রতারণা : রিজভী
ভোট দিলে বেহেশতে যাওয়া সহজ হবে, এমন প্রচারণা প্রতারণা : রিজভী

১১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সরকার ভোজ্যতেলের দাম বাড়ায়নি: বাণিজ্য উপদেষ্টা
সরকার ভোজ্যতেলের দাম বাড়ায়নি: বাণিজ্য উপদেষ্টা

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

স্বনামধন্য ব্যবসায়ীদের কপালেও ঋণখেলাপির তিলক
স্বনামধন্য ব্যবসায়ীদের কপালেও ঋণখেলাপির তিলক

১৭ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

গোল্ডেন ভিসাধারীদের জন্য নতুন সিদ্ধান্ত নিল আমিরাত
গোল্ডেন ভিসাধারীদের জন্য নতুন সিদ্ধান্ত নিল আমিরাত

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৪ অক্টোবর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৪ অক্টোবর)

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কেন ভারত এখন আফগানকে সমাদরে কাছে টানছে?
কেন ভারত এখন আফগানকে সমাদরে কাছে টানছে?

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিশ্বব্যাপী আকাশ প্রতিরক্ষা চীনের, ট্রাম্প কেবল স্বপ্নই দেখছেন!
বিশ্বব্যাপী আকাশ প্রতিরক্ষা চীনের, ট্রাম্প কেবল স্বপ্নই দেখছেন!

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হঠাৎ লাইভে এসে বিস্ফোরক মন্তব্য মাদাগাস্কারের পলাতক প্রেসিডেন্টের
হঠাৎ লাইভে এসে বিস্ফোরক মন্তব্য মাদাগাস্কারের পলাতক প্রেসিডেন্টের

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দুই গোলে এগিয়ে থেকেও জাপানের কাছে হারল ব্রাজিল
দুই গোলে এগিয়ে থেকেও জাপানের কাছে হারল ব্রাজিল

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

প্রিন্ট সর্বাধিক
প্রশাসনে বিশেষ দলের প্রাধান্য, উদ্বিগ্ন বিএনপি
প্রশাসনে বিশেষ দলের প্রাধান্য, উদ্বিগ্ন বিএনপি

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

বিএনপির প্রার্থী হতে চান টকশো ব্যক্তিত্বসহ ৮ জন
বিএনপির প্রার্থী হতে চান টকশো ব্যক্তিত্বসহ ৮ জন

নগর জীবন

পুড়ে অঙ্গার ১৬ প্রাণ
পুড়ে অঙ্গার ১৬ প্রাণ

প্রথম পৃষ্ঠা

বিপ্লবী চে গুয়েভারা ও সিরাজ সিকদার
বিপ্লবী চে গুয়েভারা ও সিরাজ সিকদার

সম্পাদকীয়

হাড্ডাহাড্ডি লড়াই ছাত্রদল-শিবির
হাড্ডাহাড্ডি লড়াই ছাত্রদল-শিবির

প্রথম পৃষ্ঠা

মানিকগঞ্জ হয়েছিল মালেকগঞ্জ
মানিকগঞ্জ হয়েছিল মালেকগঞ্জ

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রয়োজনে সেনা আইন সংশোধন করে অভিযুক্ত কর্মকর্তাদের বিচার দাবি
প্রয়োজনে সেনা আইন সংশোধন করে অভিযুক্ত কর্মকর্তাদের বিচার দাবি

পেছনের পৃষ্ঠা

শাপলা প্রতীক নিয়েই নির্বাচনে যাবে এনসিপি
শাপলা প্রতীক নিয়েই নির্বাচনে যাবে এনসিপি

নগর জীবন

২০ কোটি টাকার দেশি বিদেশি জাল নোট উদ্ধার, যুবক গ্রেপ্তার
২০ কোটি টাকার দেশি বিদেশি জাল নোট উদ্ধার, যুবক গ্রেপ্তার

নগর জীবন

ডিজিটাল বাহিনী তৈরি করেছে জামায়াত
ডিজিটাল বাহিনী তৈরি করেছে জামায়াত

নগর জীবন

অ্যানথ্রাক্স রোধে ছাড়পত্র ছাড়া পশু জবাই বন্ধে প্রশাসনের আদেশ জারি
অ্যানথ্রাক্স রোধে ছাড়পত্র ছাড়া পশু জবাই বন্ধে প্রশাসনের আদেশ জারি

নগর জীবন

বেরোবিতে ফুটবল খেলা নিয়ে সংঘর্ষে আহত ১০, বহিষ্কার ৮
বেরোবিতে ফুটবল খেলা নিয়ে সংঘর্ষে আহত ১০, বহিষ্কার ৮

নগর জীবন

বাগেরহাটে যুবদল নেতাসহ তিন খুন
বাগেরহাটে যুবদল নেতাসহ তিন খুন

পেছনের পৃষ্ঠা

বিচার বিভাগের জন্য পৃথক সচিবালয় এই সরকারের সময়েই
বিচার বিভাগের জন্য পৃথক সচিবালয় এই সরকারের সময়েই

নগর জীবন

নর্থ সাউথের শিক্ষার্থী অপূর্ব পাঁচ দিনের রিমান্ডে
নর্থ সাউথের শিক্ষার্থী অপূর্ব পাঁচ দিনের রিমান্ডে

পেছনের পৃষ্ঠা

ইসি বলল শাপলার সুযোগ নেই, এনসিপির প্রতিবাদ
ইসি বলল শাপলার সুযোগ নেই, এনসিপির প্রতিবাদ

পেছনের পৃষ্ঠা

দলগুলো ঐক্যবদ্ধ না হলে ফ্যাসিবাদ ফিরবে
দলগুলো ঐক্যবদ্ধ না হলে ফ্যাসিবাদ ফিরবে

নগর জীবন

নকল পণ্য উৎপাদনে চ্যাম্পিয়ন বাংলাদেশ
নকল পণ্য উৎপাদনে চ্যাম্পিয়ন বাংলাদেশ

পেছনের পৃষ্ঠা

এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের দাবি মেনে নিতে আহ্বান এনসিপির
এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের দাবি মেনে নিতে আহ্বান এনসিপির

নগর জীবন

ঝিলমিল আবাসিকে নাগরিক সুবিধা নিশ্চিতে কাজ চলছে
ঝিলমিল আবাসিকে নাগরিক সুবিধা নিশ্চিতে কাজ চলছে

নগর জীবন

১৬ অক্টোবর পর্যন্ত বাড়ল হজযাত্রী নিবন্ধনের সময়
১৬ অক্টোবর পর্যন্ত বাড়ল হজযাত্রী নিবন্ধনের সময়

নগর জীবন

ষড়যন্ত্র প্রতিহত করতে ঐক্যবদ্ধ থাকুন
ষড়যন্ত্র প্রতিহত করতে ঐক্যবদ্ধ থাকুন

নগর জীবন

দেশে ২০২৫ সালে জিডিপি প্রবৃদ্ধি ৩.৮ শতাংশ
দেশে ২০২৫ সালে জিডিপি প্রবৃদ্ধি ৩.৮ শতাংশ

পেছনের পৃষ্ঠা

কোথাও আইন লঙ্ঘন হলে দ্রুত ব্যবস্থা
কোথাও আইন লঙ্ঘন হলে দ্রুত ব্যবস্থা

নগর জীবন

সোনার ভরি ২ লাখ ১৬ হাজার ছাড়াল
সোনার ভরি ২ লাখ ১৬ হাজার ছাড়াল

খবর

নিষিদ্ধ সময়ে ইলিশ শিকার, আটক ৪৫
নিষিদ্ধ সময়ে ইলিশ শিকার, আটক ৪৫

দেশগ্রাম

শিক্ষকদের ওপর হামলার তীব্র নিন্দা অধ্যক্ষ পরিষদের
শিক্ষকদের ওপর হামলার তীব্র নিন্দা অধ্যক্ষ পরিষদের

খবর

মাইন বিস্ফোরণে বাংলাদেশি আহত
মাইন বিস্ফোরণে বাংলাদেশি আহত

খবর

ডেঙ্গুতে আরও পাঁচজনের মৃত্যু
ডেঙ্গুতে আরও পাঁচজনের মৃত্যু

পেছনের পৃষ্ঠা