শিরোনাম
প্রকাশ: ২০:৪৯, মঙ্গলবার, ০৩ সেপ্টেম্বর, ২০১৯

প্রবাসে বউ-শাশুড়ি সমাচার

রিমি রুম্মান, কুইন্স (নিউইয়র্ক) থেকে
অনলাইন ভার্সন
প্রবাসে বউ-শাশুড়ি সমাচার

তখন নিউইয়র্ক শহরে গ্রীষ্মের শেষে কেবল হালকা শীত পড়েছিল। সন্ধ্যা ঘনাবার কিছু পরের সময়। মোটামুটি রকমের ব্যস্ত এক আফগান রেস্তোরাঁয় দু'জন বসার মত টেবিলের একপাশের চেয়ারে গিয়ে বসি। সেই মুহূর্তে আমি একা একজন কাস্টমার। রেস্তোরাঁর দোতলার বিশাল অংশটুকুতে কাঁচের দেয়ালের পাশে আমি সবে খাওয়া শুরু করেছি। কিছু আগে পাশের টেবিলে এসে বসেছে বয়স্ক বাবা-মা সহ আরেকটি পরিবার। যুবক, যুবতী এবং তিনটি অল্প বয়সী ছেলেমেয়ে সাথে। তখনো কেউ আসেনি তাদের খাবারের অর্ডার নিতে। পরিবারটি নিজেদের মাঝে আলোচনা করছিল খাবারের মেনু বিষয়ে। শিশুরা সানন্দে মেনু দেখছে। পছন্দের খাবারে খুঁজছে। শিশুদের একজন যুবতির গলা জড়িয়ে হ্যাপি বার্থ ডে গান গেয়ে উঠে। কথাবার্তা থেকে বোঝা গেল, পুত্র-পুত্রবধূ এবং নাতি-নাতনিসহ দাদা-দাদী তারা। পুত্রবধূর জন্মদিনকে উপলক্ষ করে পরিবারটি ডিনারে এসেছে। খাবার অর্ডার করা নিয়ে সময় নিচ্ছিল পুত্র এবং পুত্রবধূ। শাশুড়ি বিরক্তি প্রকাশ করে বলেই ফেলেন, এই বয়সে বাচ্চাদের মত জন্মদিন পালন করার আদিখ্যেতা অসহ্য! ব্যস, পরিবেশ গুমোট হয়ে উঠল। যুবতী খাবার অর্ডার করতে অস্বীকৃতি জানালো। বাড়ি ফিরে যেতে চাইলো। চলল নিজেদের মাঝে ফিসফাস কথাবার্তা। ছেলে মাকে থামাবে, নাকি বউয়ের মান ভাঙাবে এই বিশেষ দিনে! ঝলমলে উজ্জ্বল সময়টুকু বিষাদময় হয়ে উঠল। জটিলতার আবহে থমকে গেল বিশেষ দিনের আনন্দময় সময়। ততক্ষণে আমি খাবার শেষে বিল পরিশোধ করে বেরিয়ে আসি।

আমি যখন প্রবাস জীবনের শুরুর দিকে একটি ফুড কর্পোরেশনে চাকরি করতাম, সেই সময়কার এক সহকর্মীকে খুব মনে পড়ছিল সেদিন। কাজ শেষে আমরা যখন একটু গল্পে মশগুল হতাম, নিজেদের মাঝে নানান বিষয়ে হাসি ঠাট্টায় মেতে উঠতাম, তখন তাকে দেখতাম রুদ্ধশ্বাসে ট্রেন স্টেশনের দিকে ছুটত। তার বাড়ি ফেরার বড় বেশি তাড়া। এতো তাড়া কিসের, জানতে চাইলে বলতেন, যেসব নারী বিদেশ বিভূঁইয়ে শ্বশুর- শাশুড়ি নিয়ে একত্রে বসবাস করেন, তারা বড় বেশি দুর্ভাগা। কেন ? বাসায় মুরুব্বীস্থানীয় কেউ থাকলে যে কোন পরিবারের জন্য তা বাড়তি পাওয়া হবার কথা। বটবৃক্ষসম কেউ ছায়া দিয়ে আগলে রাখছেন গোটা পরিবারকে, এমনটি হবার কথা। কিন্তু আমার সহকর্মী বলেছেন ভিন্নকথা। শাশুড়ি থাকায় বরং ব্যাপক যন্ত্রণায় আছেন তিনি। ট্রেন ঠিকমত ধরতে না পারলে, বাড়িতে ফিরতে দেরি হলেই শাশুড়ি বিরামহীন প্রশ্ন করে যান। দেরি হইল ক্যান, কাজ শেষে কই টো টো করতে যাও, ইত্যাদি। যদিও আমার সহকর্মীর স্বামী বিষয়টি নিয়ে বিন্দুমাত্র শংকিত কিংবা চিন্তিত নন। তাদের নিজেদের মাঝে বিশ্বাস এবং বোঝাপড়া যথেষ্ট মজবুত।

আরেক পরিচিতজনের কথা বলি। প্রথমবার মা হবার সময়ে শাশুড়িকে এদেশে এনেছিলেন। গ্রীষ্মের বিকেলগুলোতে পার্কে দেখা হতো যখন, বেশ স্বতঃস্ফূর্ত উচ্চারণে বলতেন, শাশুড়ি এলে ভালোই হবে। বাড়িতে একজন মুরুব্বী থাকলে অনেকদিকেই চিন্তামুক্ত থাকা যায়। সন্তান জন্মদানের পর মাস ছয়েক আর দেখা নেই আমাদের। আচমকা একদিন ডাক্তারের ক্লিনিকে দেখা। আমরা আমাদের সন্তানদের নিয়ে ওয়েটিং এরিয়ায় অপেক্ষায়। কেমন আছেন, জিজ্ঞেস করি। ভেবেছিলাম দ্বিগুণ উৎফুল্ল হয়ে শাশুড়ির সাথে ভাল সময় কাটানোর গল্প করবেন। কিন্তু না, মুখে আঁধার কালো মেঘ জমিয়ে জানালেন, মানসিক চাপের মাঝে সময় অতিবাহিত করছেন, এবং শাশুড়ি কবে দেশে ফিরে যাবেন সেই দিন গুনছেন। কেন? ছোট্ট শিশুটিকে ঘন ঘন ব্রেস্ট ফিডিং করাচ্ছে না কেন, আলগা দুধ খাওয়াচ্ছে কেন, গায়ে তেল মালিশ না করে বেবি লোশান মাখাচ্ছে কেন, এমন অভিযোগ-অনুযোগে অতিষ্ঠ করে পার করেছেন প্রথম কয়েক মাস। তারপর শুরু হল অন্য অভিযোগ। ব্লেন্ড করা খাবার খাওয়াচ্ছে কেন, হাতে মেখে খাওয়ায় না কেন, ডায়পার পরায় কেন, এটা বাচ্চাদের জন্য অস্বাস্থ্যকর, নেংটি পারাইতে হবে ... ইত্যাদি। বাচ্চার মা জানালেন, এখানকার হাসপাতালগুলোতে শিশুদের লালন-পালন, কোন বয়সে কি খাওয়াতে হবে, কীভাবে পরিচর্যা করতে হবে, এমন সব বিষয়ে মায়েদের শিক্ষা দেয়া হয়, নির্দেশনা দেয়া হয়। ডাক্তারের কথা শুনবো নাকি শাশুড়ির কথা? তিনি বলেন, বিদেশে একজন মা তার সন্তানকে নিজের মত করে পরিচর্যা করতেও বাধাগ্রস্ত হন শাশুড়ি দ্বারা।

এবার আসি আমার ছেলের স্কুলের অন্য এক বাঙালি মায়ের কথায়। গ্রামের স্কুল শিক্ষক শাশুড়ি চাকরিতে ইস্তেফা দিয়ে এদেশে এসেছেন একমাত্র ছেলের কাছে থাকবেন সে পরিকল্পনায়। কিন্তু দুইমাস বাদেই ফিরে যান দেশে। আমরা ধরে নিয়েছিলাম, বউ সহানুভূতিপরায়ণ হলে নিশ্চয়ই শাশুড়ি এদেশ ছেড়ে যেতেন না। যিনি মা তারও তো সন্তানের সাথে থাকার অধিকার আছে। নিজে মা না হলে একজন মা কতটা ত্যাগ স্বীকার করে সন্তান লালন পালন করেন, তা জানা হতো না পুরোপুরিভাবে। একদিন নিজেই কথা প্রসঙ্গে জানতে চাইলেন, আপনাদের স্বামী-স্ত্রীর কথা কাটাকাটির সময়ে কি আপনার শাশুড়ি হস্তক্ষেপ করেন? আমি খুব স্পষ্টই বলি, 'নাহ্‌'। অতঃপর তিনি দীর্ঘশ্বাস নিয়ে বললেন, সংসারে নানান বিষয়ে স্বামী-স্ত্রীর মতবিরোধ দেখা দিতেই পারে। কমবেশি সব পরিবারেই এটি হয়ে থাকে। আমাদেরও হয়। ক্ষণিক বাদে সব ভুলে আবার স্বাভাবিক হয়ে উঠি। কিন্তু বিরক্তির বিষয় হল, কথা কাটাকাটির সময়ে শাশুড়ি অনবরত দরজা নক করতে থাকেন। আমাদের মাঝে উনার হস্তক্ষেপ করতেই হবে। স্বামী বারংবার তার মাকে বোঝাতে চেষ্টা করেন, আমাদের মাঝে তুমি কথা বলতে এসো না, মা। আমরা নিজেদের সমস্যা নিজেরা মিটিয়ে নিবো। কিন্তু কে শোনে কার কথা! তিনি ছেলের পক্ষ নিয়ে বউকে উত্তপ্ত কথা শোনান। এতে পরিস্থিতি আরো জটিল হয়ে উঠে। কিন্তু পরবর্তীতে স্বামী-স্ত্রী স্বাভাবিক হয়ে উঠে। নিজেদের মাঝে হাসি ঠাট্টার সময় কাটায়, শপিং এ যায়। কিন্তু শাশুড়ি ভেতরে ক্ষোভ পুষে রাখে। সহজে ভুলে যেতে পারেন না। বউ শাশুড়ি কথা বন্ধ থাকে দিনের পর দিন। তার আর বিদেশ ভালো লাগে না। স্বেচ্ছায় ফিরে যান দেশে।

এবার আসি আরেকটি ঘটনায়। আমার বন্ধুর মুখ থেকে শোনা তার এক আত্মীয়ের গল্প এটি। পরিবারটি মিশিগান থাকে। এক ছেলে আর এক মেয়ে নিয়ে সংসার তাদের। উচ্চ শিক্ষিত স্বামী। নয়টা পাঁচটা অফিস করেন। উইকএন্ডে সপরিবারে ঘুরতে যান দূরে কোথাও। রুটিন জীবন। সুখের জীবন। একদিন বাচ্চাদের দাদী এলো দেশ থেকে মিশিগানে বেড়াতে। তিনি লক্ষ্য করলেন, পুত্রবধূ রোজ বাচ্চাদের স্কুলে পাঠিয়ে, ঘরকন্নার কাজ সেরে ভিডিও কলে দেশে মা-বাবা, ভাই-বোনের সাথে কথা বলেন। ব্যস, ছেলে অফিস শেষে বাড়ি ফিরলে জানান পুত্রবধূর দীর্ঘ সময় ফোনে কথা বলার বিষয়টি। এরপর থেকে কখনো রান্নায় লবণ কম হলে স্বামীর তির্যক মন্তব্য, 'সারাদিন ফোনে এত কথা বললে রান্নায় মনোযোগ থাকবে ক্যামনে, সংসারে মনোযোগ নাই, এত কীসের কথা ... ইত্যাদি। এমন করে প্রায়ই বিবাদ লেগে থাকে পরিবারটিতে। শান্ত পরিবারটি অশান্ত হয়ে উঠে। ছুটির দিনগুলোতে স্বামী-স্ত্রীর মুখ দেখাদেখি বন্ধ, ঘুরতে, বেড়াতে যাওয়া বন্ধ। একদিন বিবাদ চরমে গেলে তাদের মাঝে জীবনে প্রথমবারের মত হাতাহাতি হয়। পুত্রবধূর শ্বাসকষ্ট বেড়ে যায়। হাসপাতালে চিকিৎসা চলে। সোশ্যাল ওয়ার্কারদের উপর্যুপরি জিজ্ঞাসায় মেয়েটি কেঁদে ফেলে এবং স্বীকার করে পারিবারিক অশান্তির কথা। এরপর স্বামীকে ডেকে পাঠানো হয়। সময় বেঁধে দেয়া হয় মাকে দেশে ফেরত পাঠানোর। বেঁধে দেয়া সময়ের মাঝে মাকে দেশে পাঠানোর পরও সমস্যা পুরোপুরি মেটেনি। স্বামী ভদ্রলোককে নিয়মিত বিভিন্ন ডিপার্টমেন্টে হাজিরা দিতে হয়। পরিবারের সাথে, স্ত্রীর সাথে আচরণের বিষয়ে ক্লাস করতে হয়, শিক্ষা নিতে হয়।

এবার খুব কাছের এক পরিচিতের কথা বলি। ধরা যাক মেয়েটির নাম রেহানা। কনকনে শীতের সন্ধ্যা। নিউইয়র্কে শীতকালে পাঁচটা বাজতেই সন্ধ্যা ঘনায়। কিন্তু তাই বলে কিছুই তো আর থেমে থাকে না ! কর্মস্থলে যাওয়া-আসা, উইকএন্ডে পার্টিতে যাওয়া, কিংবা অন্য যে কোন প্রয়োজনে। সেদিন ছিল শনিবার। দুপুর থেকেই শাশুড়ির ডাক্তার, মেডিকেইড কার্ড, হেলথ ইনস্যুরেন্স কার্ড সংক্রান্ত বিষয়ে ব্যস্ত সময় কাটে রেহানার। এদিকে সন্ধ্যায় বান্ধবীর বাচ্চার জন্মদিনের দাওয়াত। বাড়ি ফিরে তৈরি হয়ে শাশুড়িকে বলেন, 'আম্মা, যাচ্ছি, দুই ঘণ্টার মাঝেই ফিরে আসবো। বেশিক্ষণ থাকবো না। 'শাশুড়ি চোখ কপালে তুলে রাজ্যের বিস্ময় নিয়ে বলেন, 'দু-ই ঘণ্টা ! এই শীতের মইধ্যে বাইরে যাওনের দরকার কি ? ' রেহানা ভাবে, সারাদিন ঠাণ্ডার মাঝে এত কাজ করতে হয়েছে বাহিরে, কই তখন তো বলেনি, এই শীতের মইধ্যে বাইরে যাওনের দরকার নাই! মেয়েদের নিজের সামান্য আনন্দ, বিনোদনের যায়গাটুকুতেও বাধা! প্রতিনিয়ত এমন বাধা বিপত্তির কারণে রেহানা আর কখনোই তার শাশুড়িকে বলে বের হয় না। কোথায় যাচ্ছে, কেন যাচ্ছে, কখন ফিরবে কিছুই বলে না। তার ভাষায়, সম্মান ধরে রাখতে হয়, আদায় করে নিতে হয়। যেখানে রেহানার স্বামীর সাথে প্রতিক্ষণ কথা হচ্ছে, কোথায় কখন যাচ্ছে, আসছে প্রযুক্তির কল্যাণে স্বামী-স্ত্রী একে অপরকে জানান দিচ্ছে, নিজেদের মাঝে ভুল বুঝাবুঝির অবকাশ নেই, একের সাথে অপরের বোঝাপড়া ভাল, সেখানে কেনই বা অন্যজনের হস্তক্ষেপ মেনে নিবে?

আরেকজন মায়ের কথা বলি। ছোট ছোট তিনটি সন্তানকে নিয়ে কখনো স্কুলে, মসজিদে, কখনোবা লাইব্রেরিতে ছুটছেন দিনভর। স্বামীর একার উপার্জন, স্বামী যেন নিশ্চিন্তে কাজে বেশি মনোযোগ দিতে পারেন তাই একাই সংসারের বাজার থেকে শুরু করে বাচ্চাদের ডাক্তার, স্কুল মিটিং সব সামলান। বউমার এমন জীবনযাপনে বিরক্ত শাশুড়ি। বলেন, 'হুদা কামে সারাদিন বাইরে বাইরে টো টো কইরা বেড়াও! 'এমন জীবন দেখতে নারাজ তিনি। নিজের মেয়েরা বাহিরে চাকরি করছেন, বিদেশে নাতনি, নাত বউরা চাকুরি করছেন কিন্তু পুত্রবধূ চাকুরি করতে চাইলে বলেন, 'তোমার কাছে সংসার বড় নাকি চাকরি বড়'। পুত্রবধূ যখন বিষয়টি বুঝিয়ে বলেন, 'আপনার মেয়েরা, নাতনিরা, নাত বউরা সংসার সামলে সুন্দরভাবে চাকরিও তো করছে'। তখন শাশুড়ির বলেন, পুত্রবধূ সঙ্গদোষে বেয়াদবি শিখেছে। সেই মা দীর্ঘশ্বাসের সাথে আমায় বলেন, 'শাশুড়ি কখনোই মা হয় না, কখনোই না'। তিনি আরো বলেন, আপনি যখন সঠিক কথাটি চোখে আঙ্গুল দিয়ে দেখিয়ে দিবেন, তখন অবশ্যই আপনি চরম বেয়াদব। আপনি যদি নিজের ব্যক্তি স্বাধীনতা বিসর্জন দিয়ে সংসার করতে না পারেন, তবে অবশ্যই আপনি বেয়াদব।

বিদেশ বিভূঁইয়ে আমার চারপাশে একটু খেয়াল করলেই দেখতে পাই, বেশিরভাগ নারীই তাদের মাকে এদেশে নিয়ে আসেন। এতে ছোট ছোট সন্তানদের নিয়ে হিমসিম খাওয়া যান্ত্রিক এই জীবন অনেকটাই স্বস্তিদায়ক হয়। এর আরেকটি মূল কারণ হচ্ছে, মায়েদের বুঝিয়ে বলা যায়। মায়েরা মেয়েদের সমস্যাগুলোকে যেমন করে দেখে, শাশুড়িরা পুত্রবধূদের সেইভাবে সহনীয়, সহজভাবে দেখতে নারাজ। আমাদের ভুলে গেলে চলবে না, প্রত্যেকেরই নিজস্ব স্বাধীন একটি জীবন আছে। শাসনের নামে সে জীবনে কেউ অযাচিত হস্তক্ষেপ করুক, কেউই তা চায় না। উপরে বর্ণিত চিত্রটি আমাদের চারপাশের খুব চেনা চিত্র। বর্ণিত ঘটনার শিকার প্রতিটি নারী দীর্ঘশ্বাসের সাথে যে লাইনটি আওড়িয়েছেন, তা হচ্ছে, 'শাশুড়ি কখনোই মা হতে পারে না'। তবুও আমি বলি, হয়। শাশুড়িও মা হয় যদি পুত্র-পুত্রবধূর বিরোধের মাঝে হস্তক্ষেপ না করেন, পুত্রবধূ সারাদিন কি করছেন না করছেন সেইসব বলে পুত্রের কান ভারী না করেন। সে যে সংসার, সন্তানের জন্য দিনমান পরিশ্রম করছে সেজন্য কিছু না করতে পারলেও অন্তত ' হুদা কামে বাইরে টো টো করে' টাইপের কথা বলে তার মন বিষিয়ে না তুলে। আবার পুত্রবধূরাও শাশুড়ির দোষত্রুটি স্বামীর সাথে শেয়ার না করাটাই উত্তম। তোমার মা এটা বলেছে, ওটা বলেছে এমনটি বলাটা বোকামি। কেননা, এতে হিতে বিপরীত হবার সম্ভাবনা শতভাগ। এতে স্ত্রীর প্রতি স্বামীর মন বিষিয়ে উঠাটাই স্বাভাবিক। মনে রাখবেন, যে কোন সন্তানের কাছে মা, মা-ই। কোন মানুষই দোষত্রুটির ঊর্ধ্বে নয়। প্রতিটি সন্তান জানে তার মায়ের দোষত্রুটি। কিন্তু স্ত্রীর মুখে যে স্বামীটি তার নিজের মায়ের দোষত্রুটির কথা নালিশ আকারে শুনল, দিনশেষে তার করণীয় কি? সন্তান কি মায়ের বিচার করতে পারে? নাকি করাটা শোভন? তাই যতটুকু মানিয়ে নিয়ে পরিবেশ সহনীয় রাখা যায়, সে চেষ্টা করাই উত্তম। ভুলত্রুটিগুলো কাউকে না বলে বরং এড়িয়ে যাওয়াই উত্তম।

ফিরে যাই সেই শুরুর কথায়, রেস্তোরাঁর ঘটনায়। একজন শাশুড়ির কাছে পুত্রবধূর জন্মদিন পালন, বাহিরে ডিনার করা আদিখ্যেতা হতে পারে। কিন্তু পুত্র, নাতি, নাতনিদের কাছে বিশেষ আনন্দে উদযাপনের দিন সেটি। শাশুড়ির হয়তো বয়স হয়েছে। অনেক কিছুই তার ভাল না লাগাটাই স্বাভাবিক। কিন্তু যুবতি পুত্রবধূ, যুবক পুত্র, নাতি, নাতনি এদের তো এখনই আনন্দ করার সময়। তাদের আনন্দ উল্লাস করতে দিন। জীবনটাকে উদযাপন করতে দিন, যেমনটি তাদের বয়সে আপনিও করেছিলেন। পিছনে তাকিয়ে দেখুন তো, একদিন আপনিও কি করেননি ?

(ফেসবুক থেকে সংগৃহীত)

বিডি-প্রতিদিন/মাহবুব

এই বিভাগের আরও খবর
‌‘এতো আশ্চর্য আর কোনোদিন হইনি’
‌‘এতো আশ্চর্য আর কোনোদিন হইনি’
আশিক চৌধুরী ইস্যুতে ক্ষমা চাইলেন ছাত্রদলের সেই নেত্রী
আশিক চৌধুরী ইস্যুতে ক্ষমা চাইলেন ছাত্রদলের সেই নেত্রী
‘কত বছর ধরে ইন্ডাস্ট্রি ডুবাচ্ছেন সেটা একবার ভাবেন’
‘কত বছর ধরে ইন্ডাস্ট্রি ডুবাচ্ছেন সেটা একবার ভাবেন’
‘একটা সিনেমা আটকে দেয়া মানে কতগুলো স্বপ্নকে দাফন করে দেয়া’
‘একটা সিনেমা আটকে দেয়া মানে কতগুলো স্বপ্নকে দাফন করে দেয়া’
‌এবারের শোভাযাত্রা কেবল আরও ইনক্লুসিভ হবে তা না, আরও কালারফুল হবে
‌এবারের শোভাযাত্রা কেবল আরও ইনক্লুসিভ হবে তা না, আরও কালারফুল হবে
ফেব্রুয়ারিতে ইন্টারনেটে ২৬৮ ভুল তথ্য শনাক্ত করেছে রিউমার স্ক্যানার
ফেব্রুয়ারিতে ইন্টারনেটে ২৬৮ ভুল তথ্য শনাক্ত করেছে রিউমার স্ক্যানার
নতুন জীবনের জন্য দোয়া চাইলেন সারজিস
নতুন জীবনের জন্য দোয়া চাইলেন সারজিস
আগে সুন্দর করে একটু বাঁচি, তারপর হাজারো প্রশ্নের উত্তর দেব
আগে সুন্দর করে একটু বাঁচি, তারপর হাজারো প্রশ্নের উত্তর দেব
হাসিনার কারণে বিএনপিতে যোগ দিতে চেয়েছিলেন তার স্বামী ড. ওয়াজেদ!
হাসিনার কারণে বিএনপিতে যোগ দিতে চেয়েছিলেন তার স্বামী ড. ওয়াজেদ!
জামায়াত নেতাদের প্রশংসা করে ফেসবুকে যা লিখলেন গোলাম রাব্বানী
জামায়াত নেতাদের প্রশংসা করে ফেসবুকে যা লিখলেন গোলাম রাব্বানী
‘যে বলে কেন প্রেমে পড়েছি জানি না, ওরা মিথ্যা বলে’
‘যে বলে কেন প্রেমে পড়েছি জানি না, ওরা মিথ্যা বলে’
মা অসুস্থ-বাবা কারাগারে, সেই দুঃসময়ের স্মৃতিচারণ করলেন মির্জা ফখরুলের মেয়ে
মা অসুস্থ-বাবা কারাগারে, সেই দুঃসময়ের স্মৃতিচারণ করলেন মির্জা ফখরুলের মেয়ে
সর্বশেষ খবর
গণসার্বভৌমত্ব কায়েম করাই গণঅভ্যুত্থানের অভিপ্রায়: ফরহাদ মজহার
গণসার্বভৌমত্ব কায়েম করাই গণঅভ্যুত্থানের অভিপ্রায়: ফরহাদ মজহার

২ সেকেন্ড আগে | দেশগ্রাম

এবার নিষিদ্ধ হলেন মেসির দেহরক্ষী
এবার নিষিদ্ধ হলেন মেসির দেহরক্ষী

১ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

ইউডিআরটি প্রশিক্ষণের সমাপনী ও সনদ বিতরণ
ইউডিআরটি প্রশিক্ষণের সমাপনী ও সনদ বিতরণ

১২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

যুক্তরাষ্ট্র থেকে ফিরলেন আরও ৩৯ বাংলাদেশি
যুক্তরাষ্ট্র থেকে ফিরলেন আরও ৩৯ বাংলাদেশি

১২ মিনিট আগে | জাতীয়

এলপি গ্যাসের নতুন দাম নির্ধারণ রবিবার
এলপি গ্যাসের নতুন দাম নির্ধারণ রবিবার

১৩ মিনিট আগে | জাতীয়

জুলাই গণঅভ্যুত্থানের অনুষ্ঠান শেষে সড়ক পরিষ্কার করল বিএনপি নেতারা
জুলাই গণঅভ্যুত্থানের অনুষ্ঠান শেষে সড়ক পরিষ্কার করল বিএনপি নেতারা

২৭ মিনিট আগে | রাজনীতি

গাজায় গণহত্যার নিন্দা জানালেন ইসরায়েলি লেখক গ্রসম্যান
গাজায় গণহত্যার নিন্দা জানালেন ইসরায়েলি লেখক গ্রসম্যান

২৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ধর্ষণের অভিযোগে হাকিমির বিচার দাবি ফরাসি কৌঁসুলিদের
ধর্ষণের অভিযোগে হাকিমির বিচার দাবি ফরাসি কৌঁসুলিদের

২৯ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

কঙ্গনার আবেদন খারিজ, আদালতে হাজির হওয়ার নির্দেশ হাইকোর্টের
কঙ্গনার আবেদন খারিজ, আদালতে হাজির হওয়ার নির্দেশ হাইকোর্টের

৪৭ মিনিট আগে | শোবিজ

যে কারণে ইসরায়েলি কূটনীতিকদের আরব আমিরাত ছাড়ার নির্দেশ
যে কারণে ইসরায়েলি কূটনীতিকদের আরব আমিরাত ছাড়ার নির্দেশ

৪৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাশিয়ার কাছে পারমাণবিক সাবমেরিন মোতায়েন করে যে হুঁশিয়ারি দিলেন ট্রাম্প
রাশিয়ার কাছে পারমাণবিক সাবমেরিন মোতায়েন করে যে হুঁশিয়ারি দিলেন ট্রাম্প

৫০ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাটগ্রাম সীমান্তের অভ্যন্তরে ভারতীয় ড্রোনের অনুপ্রবেশ, সীমান্তে উত্তেজনা
পাটগ্রাম সীমান্তের অভ্যন্তরে ভারতীয় ড্রোনের অনুপ্রবেশ, সীমান্তে উত্তেজনা

৫৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

গুলিস্তান সুন্দরবন স্কয়ার মার্কেটের আগুন নিয়ন্ত্রণে
গুলিস্তান সুন্দরবন স্কয়ার মার্কেটের আগুন নিয়ন্ত্রণে

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

কলকাতা থেকে ফিরে গ্রেফতার কুমিল্লার ছাত্রলীগ সভাপতি রাফি
কলকাতা থেকে ফিরে গ্রেফতার কুমিল্লার ছাত্রলীগ সভাপতি রাফি

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘উসকানির’ প্রতিক্রিয়ায় রাশিয়ার কাছাকাছি দুটি পারমাণবিক সাবমেরিন পাঠানোর নির্দেশ দিলেন ট্রাম্প
‘উসকানির’ প্রতিক্রিয়ায় রাশিয়ার কাছাকাছি দুটি পারমাণবিক সাবমেরিন পাঠানোর নির্দেশ দিলেন ট্রাম্প

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা, তিন অঞ্চলে একযোগে বেজে উঠল সাইরেন
ইসরায়েলে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা, তিন অঞ্চলে একযোগে বেজে উঠল সাইরেন

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জামায়াত আমির শফিকুর রহমানের ওপেন হার্ট সার্জারি আজ
জামায়াত আমির শফিকুর রহমানের ওপেন হার্ট সার্জারি আজ

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ইউক্রেনে রাশিয়ার হামলা ‘বিরক্তিকর’: ট্রাম্প
ইউক্রেনে রাশিয়ার হামলা ‘বিরক্তিকর’: ট্রাম্প

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মব সন্ত্রাস সভ্য সমাজে কাম্য নয়
মব সন্ত্রাস সভ্য সমাজে কাম্য নয়

১ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

দীর্ঘ মেয়াদে লক্ষ্য বাজার ও পণ্যের বহুমুখীকরণ
দীর্ঘ মেয়াদে লক্ষ্য বাজার ও পণ্যের বহুমুখীকরণ

২ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

খালেদা জিয়া হলেন গণতন্ত্রের অতন্দ্রপ্রহরী
খালেদা জিয়া হলেন গণতন্ত্রের অতন্দ্রপ্রহরী

২ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

বাংলাদেশের ওপর নিবিড়ভাবে নজর রাখছি
বাংলাদেশের ওপর নিবিড়ভাবে নজর রাখছি

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আজ মোহাম্মদপুর থানা ও রায়েরবাজার গণকবর পরিদর্শনে যাবেন স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
আজ মোহাম্মদপুর থানা ও রায়েরবাজার গণকবর পরিদর্শনে যাবেন স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারত সফরে যাচ্ছেন মেসি, খেলতে পারেন ক্রিকেট ম্যাচ
ভারত সফরে যাচ্ছেন মেসি, খেলতে পারেন ক্রিকেট ম্যাচ

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

চকরিয়ায় যুবককে গুলি করে হত্যা
চকরিয়ায় যুবককে গুলি করে হত্যা

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

৩০ সেপ্টেম্বর ইন্টার‌ন্যাশনাল লিগ টি-টোয়েন্টির নিলাম
৩০ সেপ্টেম্বর ইন্টার‌ন্যাশনাল লিগ টি-টোয়েন্টির নিলাম

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ঢাবির হলে ডিজিটাল সাইকেল গ্যারেজ উদ্বোধন
ঢাবির হলে ডিজিটাল সাইকেল গ্যারেজ উদ্বোধন

৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

মার্কিন নতুন শুল্ক বৃদ্ধিতে ‘হতাশ’ কানাডার প্রধানমন্ত্রী
মার্কিন নতুন শুল্ক বৃদ্ধিতে ‘হতাশ’ কানাডার প্রধানমন্ত্রী

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেশজুড়ে ডিজিটাল অন্তর্ভুক্তি ও সেবার সুযোগ বৃদ্ধিতে বাংলালিংক ও বিকাশ-এর অংশীদারিত্ব
দেশজুড়ে ডিজিটাল অন্তর্ভুক্তি ও সেবার সুযোগ বৃদ্ধিতে বাংলালিংক ও বিকাশ-এর অংশীদারিত্ব

৩ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

ইসরায়েলি হামলায় আরো ৮৩ ফিলিস্তিনি নিহত
ইসরায়েলি হামলায় আরো ৮৩ ফিলিস্তিনি নিহত

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
আওয়ামী ক্যাডারদের প্রশিক্ষণ দেওয়া কে এই মেজর সাদিক?
আওয়ামী ক্যাডারদের প্রশিক্ষণ দেওয়া কে এই মেজর সাদিক?

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাধারণ যাত্রীর মতো লন্ডনে লোকাল বাসের অপেক্ষায় তারেক রহমান
সাধারণ যাত্রীর মতো লন্ডনে লোকাল বাসের অপেক্ষায় তারেক রহমান

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘দেশটা তোমার বাপের নাকি’ গেয়ে পালিয়ে থাকতে হয়েছিল মৌসুমীকে
‘দেশটা তোমার বাপের নাকি’ গেয়ে পালিয়ে থাকতে হয়েছিল মৌসুমীকে

১৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

কলকাতায় ৮ দিনের রিমান্ডে বাংলাদেশি মডেল শান্তা
কলকাতায় ৮ দিনের রিমান্ডে বাংলাদেশি মডেল শান্তা

২০ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

১০ দিন ধরে ইসরায়েলের নানা স্থানে রহস্যময় আগুন-বিস্ফোরণ
১০ দিন ধরে ইসরায়েলের নানা স্থানে রহস্যময় আগুন-বিস্ফোরণ

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজধানীতে মুখোশ পরে এসে প্রকাশ্যে মাথায় গুলি
রাজধানীতে মুখোশ পরে এসে প্রকাশ্যে মাথায় গুলি

১২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আপনারা রিকশা থেকে বিএমডব্লিউতে চড়লেন কীভাবে : হাবিব উন নবী
আপনারা রিকশা থেকে বিএমডব্লিউতে চড়লেন কীভাবে : হাবিব উন নবী

১১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মালয়েশিয়া যেতে আগ্রহীদের সতর্ক করলো হাইকমিশন
মালয়েশিয়া যেতে আগ্রহীদের সতর্ক করলো হাইকমিশন

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বেনজীরের ডক্টরেট ডিগ্রি স্থগিত করল ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়
বেনজীরের ডক্টরেট ডিগ্রি স্থগিত করল ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাংলাদেশের শুল্ক হ্রাসে ভারতের পোশাক খাতের শেয়ারে ধস
বাংলাদেশের শুল্ক হ্রাসে ভারতের পোশাক খাতের শেয়ারে ধস

১৬ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

তেলের গন্ধে বদলাচ্ছে বন্ধুত্ব: ভারতকে ফেলে পাকিস্তানে ঝুঁকছেন ট্রাম্প
তেলের গন্ধে বদলাচ্ছে বন্ধুত্ব: ভারতকে ফেলে পাকিস্তানে ঝুঁকছেন ট্রাম্প

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৫০ লাখ টাকা চাঁদাবাজি : পলাতক ছাত্রনেতা জানে আলম অপু গ্রেফতার
৫০ লাখ টাকা চাঁদাবাজি : পলাতক ছাত্রনেতা জানে আলম অপু গ্রেফতার

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজায় বিমান থেকে খাবার ফেলল ছয় দেশ
গাজায় বিমান থেকে খাবার ফেলল ছয় দেশ

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

'মুক্তি তখনই চূড়ান্ত হবে যখন আওয়ামী লীগকে রাজনৈতিকভাবে নিশ্চিহ্ন করতে পারব'
'মুক্তি তখনই চূড়ান্ত হবে যখন আওয়ামী লীগকে রাজনৈতিকভাবে নিশ্চিহ্ন করতে পারব'

১৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রথমবারের মতো জাতীয় চলচ্চিত্র পুরস্কার পাচ্ছেন শাহরুখ খান
প্রথমবারের মতো জাতীয় চলচ্চিত্র পুরস্কার পাচ্ছেন শাহরুখ খান

১৪ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

আমার হলুদের গল্প
আমার হলুদের গল্প

১২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

বিশ্বের রহস্যময় দেশ তুর্কমিনিস্তান খুলছে পর্যটকদের জন্য দ্বার
বিশ্বের রহস্যময় দেশ তুর্কমিনিস্তান খুলছে পর্যটকদের জন্য দ্বার

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পরকীয়ার সন্দেহে প্রভাষক স্ত্রীকে গলা কেটে হত্যা করলেন স্বামী
পরকীয়ার সন্দেহে প্রভাষক স্ত্রীকে গলা কেটে হত্যা করলেন স্বামী

২১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

টানা ১০ দিন ভারী বর্ষণের আভাস
টানা ১০ দিন ভারী বর্ষণের আভাস

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চার দশক পর জানলেন স্ত্রীর গর্ভের ৫ সন্তানের বাবা নন তিনি, অতঃপর..!
চার দশক পর জানলেন স্ত্রীর গর্ভের ৫ সন্তানের বাবা নন তিনি, অতঃপর..!

২৩ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

নিউইয়র্ক পুলিশে মরণোত্তর পদোন্নতি পেলেন গুলিতে নিহত বাংলাদেশি দিদারুল
নিউইয়র্ক পুলিশে মরণোত্তর পদোন্নতি পেলেন গুলিতে নিহত বাংলাদেশি দিদারুল

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সমাবেশ ঘিরে নেতাকর্মীদের উদ্দেশে ছাত্রদলের ৬ নির্দেশনা
সমাবেশ ঘিরে নেতাকর্মীদের উদ্দেশে ছাত্রদলের ৬ নির্দেশনা

১৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ট্রাম্পের এক সিদ্ধান্তেই পিছু হটল ভারত, সামনে বিপদ?
ট্রাম্পের এক সিদ্ধান্তেই পিছু হটল ভারত, সামনে বিপদ?

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গুলশানে চাঁদাবাজি : কেন্দ্রীয় নেতাদের কেউ জড়িত কিনা জানতে তদন্ত চলছে
গুলশানে চাঁদাবাজি : কেন্দ্রীয় নেতাদের কেউ জড়িত কিনা জানতে তদন্ত চলছে

১৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

দক্ষিণ এশিয়ায় পাকিস্তানের ওপরই সবচেয়ে কম শুল্ক চাপালেন ট্রাম্প!
দক্ষিণ এশিয়ায় পাকিস্তানের ওপরই সবচেয়ে কম শুল্ক চাপালেন ট্রাম্প!

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন হওয়ার পথে কোনো বাধা দেখছি না : নজরুল ইসলাম
ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন হওয়ার পথে কোনো বাধা দেখছি না : নজরুল ইসলাম

১৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শুল্ক কার্যকরের তারিখ পেছালেন ট্রাম্প
শুল্ক কার্যকরের তারিখ পেছালেন ট্রাম্প

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জুলাই ঘোষণাপত্র ৫ আগস্টের মধ্যেই : মাহফুজ আলম
জুলাই ঘোষণাপত্র ৫ আগস্টের মধ্যেই : মাহফুজ আলম

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পিআর পদ্ধতির পেছনে অন্য উদ্দেশ্য আছে : মির্জা আব্বাস
পিআর পদ্ধতির পেছনে অন্য উদ্দেশ্য আছে : মির্জা আব্বাস

১২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ইউক্রেনে টেকসই শান্তি চায় রাশিয়া, বললেন পুতিন
ইউক্রেনে টেকসই শান্তি চায় রাশিয়া, বললেন পুতিন

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
ইবির ক্যাম্পাসজুড়ে বিষধর সাপ, আতঙ্ক
ইবির ক্যাম্পাসজুড়ে বিষধর সাপ, আতঙ্ক

পেছনের পৃষ্ঠা

বাংলাদেশের ওপর শুল্ক কমাল যুক্তরাষ্ট্র
বাংলাদেশের ওপর শুল্ক কমাল যুক্তরাষ্ট্র

প্রথম পৃষ্ঠা

মোবাইল সার্ভিসিং ছেড়ে কনটেন্ট তৈরি
মোবাইল সার্ভিসিং ছেড়ে কনটেন্ট তৈরি

শনিবারের সকাল

আর্থিক খাতে আস্থার সংকট
আর্থিক খাতে আস্থার সংকট

পেছনের পৃষ্ঠা

সমন্বয়কদের মাদক সিন্ডিকেট
সমন্বয়কদের মাদক সিন্ডিকেট

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

বিদ্যুৎ খাতের নেপথ্যের লুটেরা
বিদ্যুৎ খাতের নেপথ্যের লুটেরা

প্রথম পৃষ্ঠা

আবারও সফল ক্যাপিটাল ড্রামার নাটক - দেরি করে আসবেন
আবারও সফল ক্যাপিটাল ড্রামার নাটক - দেরি করে আসবেন

শোবিজ

ঘুম হারাম নদীপাড়ের মানুষের
ঘুম হারাম নদীপাড়ের মানুষের

পেছনের পৃষ্ঠা

সেনা কর্মকর্তার বিরুদ্ধে তদন্ত আদালত গঠন
সেনা কর্মকর্তার বিরুদ্ধে তদন্ত আদালত গঠন

প্রথম পৃষ্ঠা

কুয়াকাটা সৈকতে ভেসে এলো মৃত ডলফিন
কুয়াকাটা সৈকতে ভেসে এলো মৃত ডলফিন

পেছনের পৃষ্ঠা

সিনিয়র শিল্পীরা কেমন আছেন
সিনিয়র শিল্পীরা কেমন আছেন

শোবিজ

গতিহীন সাগরে তেল-গ্যাস অনুসন্ধান
গতিহীন সাগরে তেল-গ্যাস অনুসন্ধান

পেছনের পৃষ্ঠা

বাংলাদেশের ওপর নিবিড়ভাবে নজর রাখছি
বাংলাদেশের ওপর নিবিড়ভাবে নজর রাখছি

প্রথম পৃষ্ঠা

ছাত্রলীগের বিচার না করে ডাকসু ভোট হবে প্রশ্নবিদ্ধ
ছাত্রলীগের বিচার না করে ডাকসু ভোট হবে প্রশ্নবিদ্ধ

প্রথম পৃষ্ঠা

অ্যাডামসকে বাদ দিয়ে মোটা অঙ্ক গুনল বিসিবি
অ্যাডামসকে বাদ দিয়ে মোটা অঙ্ক গুনল বিসিবি

মাঠে ময়দানে

দেশের মাটিতে বিদেশি আনারস
দেশের মাটিতে বিদেশি আনারস

শনিবারের সকাল

সোহরাওয়ার্দীতে মূর্ত রক্তাক্ত জুলাই
সোহরাওয়ার্দীতে মূর্ত রক্তাক্ত জুলাই

নগর জীবন

অভিষেককে নিয়ে ফের নিমরত
অভিষেককে নিয়ে ফের নিমরত

শোবিজ

দক্ষিণ আফ্রিকার সেরা ক্রিকেটার
দক্ষিণ আফ্রিকার সেরা ক্রিকেটার

মাঠে ময়দানে

নিঃসঙ্গ মাহির গান
নিঃসঙ্গ মাহির গান

শোবিজ

ঐকমত্যে তিন চ্যালেঞ্জ
ঐকমত্যে তিন চ্যালেঞ্জ

প্রথম পৃষ্ঠা

বিশ্ব সাঁতারে সোনার পদক জয় কেট ডগলাস
বিশ্ব সাঁতারে সোনার পদক জয় কেট ডগলাস

মাঠে ময়দানে

বিশ্ব সাঁতারে ডাবল সোনা জয়
বিশ্ব সাঁতারে ডাবল সোনা জয়

মাঠে ময়দানে

ক্ষমতার কাঠামো বদলাতে হবে
ক্ষমতার কাঠামো বদলাতে হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

স্বরলিপি
স্বরলিপি

শোবিজ

ক্রিকেটাররা এখন চোখে চোখ রেখে লড়াই করে
ক্রিকেটাররা এখন চোখে চোখ রেখে লড়াই করে

মাঠে ময়দানে

গণতান্ত্রিক ছাত্র সংসদের জানে আলম গ্রেপ্তার
গণতান্ত্রিক ছাত্র সংসদের জানে আলম গ্রেপ্তার

প্রথম পৃষ্ঠা

ওভালে বোলারদের দাপটে রোমাঞ্চের আভাস
ওভালে বোলারদের দাপটে রোমাঞ্চের আভাস

মাঠে ময়দানে

পিআর নিয়ে সুস্পষ্ট ঘোষণা পাইনি
পিআর নিয়ে সুস্পষ্ট ঘোষণা পাইনি

প্রথম পৃষ্ঠা