শিরোনাম
প্রকাশ: ২০:৪৯, মঙ্গলবার, ০৩ সেপ্টেম্বর, ২০১৯

প্রবাসে বউ-শাশুড়ি সমাচার

রিমি রুম্মান, কুইন্স (নিউইয়র্ক) থেকে
অনলাইন ভার্সন
প্রবাসে বউ-শাশুড়ি সমাচার

তখন নিউইয়র্ক শহরে গ্রীষ্মের শেষে কেবল হালকা শীত পড়েছিল। সন্ধ্যা ঘনাবার কিছু পরের সময়। মোটামুটি রকমের ব্যস্ত এক আফগান রেস্তোরাঁয় দু'জন বসার মত টেবিলের একপাশের চেয়ারে গিয়ে বসি। সেই মুহূর্তে আমি একা একজন কাস্টমার। রেস্তোরাঁর দোতলার বিশাল অংশটুকুতে কাঁচের দেয়ালের পাশে আমি সবে খাওয়া শুরু করেছি। কিছু আগে পাশের টেবিলে এসে বসেছে বয়স্ক বাবা-মা সহ আরেকটি পরিবার। যুবক, যুবতী এবং তিনটি অল্প বয়সী ছেলেমেয়ে সাথে। তখনো কেউ আসেনি তাদের খাবারের অর্ডার নিতে। পরিবারটি নিজেদের মাঝে আলোচনা করছিল খাবারের মেনু বিষয়ে। শিশুরা সানন্দে মেনু দেখছে। পছন্দের খাবারে খুঁজছে। শিশুদের একজন যুবতির গলা জড়িয়ে হ্যাপি বার্থ ডে গান গেয়ে উঠে। কথাবার্তা থেকে বোঝা গেল, পুত্র-পুত্রবধূ এবং নাতি-নাতনিসহ দাদা-দাদী তারা। পুত্রবধূর জন্মদিনকে উপলক্ষ করে পরিবারটি ডিনারে এসেছে। খাবার অর্ডার করা নিয়ে সময় নিচ্ছিল পুত্র এবং পুত্রবধূ। শাশুড়ি বিরক্তি প্রকাশ করে বলেই ফেলেন, এই বয়সে বাচ্চাদের মত জন্মদিন পালন করার আদিখ্যেতা অসহ্য! ব্যস, পরিবেশ গুমোট হয়ে উঠল। যুবতী খাবার অর্ডার করতে অস্বীকৃতি জানালো। বাড়ি ফিরে যেতে চাইলো। চলল নিজেদের মাঝে ফিসফাস কথাবার্তা। ছেলে মাকে থামাবে, নাকি বউয়ের মান ভাঙাবে এই বিশেষ দিনে! ঝলমলে উজ্জ্বল সময়টুকু বিষাদময় হয়ে উঠল। জটিলতার আবহে থমকে গেল বিশেষ দিনের আনন্দময় সময়। ততক্ষণে আমি খাবার শেষে বিল পরিশোধ করে বেরিয়ে আসি।

আমি যখন প্রবাস জীবনের শুরুর দিকে একটি ফুড কর্পোরেশনে চাকরি করতাম, সেই সময়কার এক সহকর্মীকে খুব মনে পড়ছিল সেদিন। কাজ শেষে আমরা যখন একটু গল্পে মশগুল হতাম, নিজেদের মাঝে নানান বিষয়ে হাসি ঠাট্টায় মেতে উঠতাম, তখন তাকে দেখতাম রুদ্ধশ্বাসে ট্রেন স্টেশনের দিকে ছুটত। তার বাড়ি ফেরার বড় বেশি তাড়া। এতো তাড়া কিসের, জানতে চাইলে বলতেন, যেসব নারী বিদেশ বিভূঁইয়ে শ্বশুর- শাশুড়ি নিয়ে একত্রে বসবাস করেন, তারা বড় বেশি দুর্ভাগা। কেন ? বাসায় মুরুব্বীস্থানীয় কেউ থাকলে যে কোন পরিবারের জন্য তা বাড়তি পাওয়া হবার কথা। বটবৃক্ষসম কেউ ছায়া দিয়ে আগলে রাখছেন গোটা পরিবারকে, এমনটি হবার কথা। কিন্তু আমার সহকর্মী বলেছেন ভিন্নকথা। শাশুড়ি থাকায় বরং ব্যাপক যন্ত্রণায় আছেন তিনি। ট্রেন ঠিকমত ধরতে না পারলে, বাড়িতে ফিরতে দেরি হলেই শাশুড়ি বিরামহীন প্রশ্ন করে যান। দেরি হইল ক্যান, কাজ শেষে কই টো টো করতে যাও, ইত্যাদি। যদিও আমার সহকর্মীর স্বামী বিষয়টি নিয়ে বিন্দুমাত্র শংকিত কিংবা চিন্তিত নন। তাদের নিজেদের মাঝে বিশ্বাস এবং বোঝাপড়া যথেষ্ট মজবুত।

আরেক পরিচিতজনের কথা বলি। প্রথমবার মা হবার সময়ে শাশুড়িকে এদেশে এনেছিলেন। গ্রীষ্মের বিকেলগুলোতে পার্কে দেখা হতো যখন, বেশ স্বতঃস্ফূর্ত উচ্চারণে বলতেন, শাশুড়ি এলে ভালোই হবে। বাড়িতে একজন মুরুব্বী থাকলে অনেকদিকেই চিন্তামুক্ত থাকা যায়। সন্তান জন্মদানের পর মাস ছয়েক আর দেখা নেই আমাদের। আচমকা একদিন ডাক্তারের ক্লিনিকে দেখা। আমরা আমাদের সন্তানদের নিয়ে ওয়েটিং এরিয়ায় অপেক্ষায়। কেমন আছেন, জিজ্ঞেস করি। ভেবেছিলাম দ্বিগুণ উৎফুল্ল হয়ে শাশুড়ির সাথে ভাল সময় কাটানোর গল্প করবেন। কিন্তু না, মুখে আঁধার কালো মেঘ জমিয়ে জানালেন, মানসিক চাপের মাঝে সময় অতিবাহিত করছেন, এবং শাশুড়ি কবে দেশে ফিরে যাবেন সেই দিন গুনছেন। কেন? ছোট্ট শিশুটিকে ঘন ঘন ব্রেস্ট ফিডিং করাচ্ছে না কেন, আলগা দুধ খাওয়াচ্ছে কেন, গায়ে তেল মালিশ না করে বেবি লোশান মাখাচ্ছে কেন, এমন অভিযোগ-অনুযোগে অতিষ্ঠ করে পার করেছেন প্রথম কয়েক মাস। তারপর শুরু হল অন্য অভিযোগ। ব্লেন্ড করা খাবার খাওয়াচ্ছে কেন, হাতে মেখে খাওয়ায় না কেন, ডায়পার পরায় কেন, এটা বাচ্চাদের জন্য অস্বাস্থ্যকর, নেংটি পারাইতে হবে ... ইত্যাদি। বাচ্চার মা জানালেন, এখানকার হাসপাতালগুলোতে শিশুদের লালন-পালন, কোন বয়সে কি খাওয়াতে হবে, কীভাবে পরিচর্যা করতে হবে, এমন সব বিষয়ে মায়েদের শিক্ষা দেয়া হয়, নির্দেশনা দেয়া হয়। ডাক্তারের কথা শুনবো নাকি শাশুড়ির কথা? তিনি বলেন, বিদেশে একজন মা তার সন্তানকে নিজের মত করে পরিচর্যা করতেও বাধাগ্রস্ত হন শাশুড়ি দ্বারা।

এবার আসি আমার ছেলের স্কুলের অন্য এক বাঙালি মায়ের কথায়। গ্রামের স্কুল শিক্ষক শাশুড়ি চাকরিতে ইস্তেফা দিয়ে এদেশে এসেছেন একমাত্র ছেলের কাছে থাকবেন সে পরিকল্পনায়। কিন্তু দুইমাস বাদেই ফিরে যান দেশে। আমরা ধরে নিয়েছিলাম, বউ সহানুভূতিপরায়ণ হলে নিশ্চয়ই শাশুড়ি এদেশ ছেড়ে যেতেন না। যিনি মা তারও তো সন্তানের সাথে থাকার অধিকার আছে। নিজে মা না হলে একজন মা কতটা ত্যাগ স্বীকার করে সন্তান লালন পালন করেন, তা জানা হতো না পুরোপুরিভাবে। একদিন নিজেই কথা প্রসঙ্গে জানতে চাইলেন, আপনাদের স্বামী-স্ত্রীর কথা কাটাকাটির সময়ে কি আপনার শাশুড়ি হস্তক্ষেপ করেন? আমি খুব স্পষ্টই বলি, 'নাহ্‌'। অতঃপর তিনি দীর্ঘশ্বাস নিয়ে বললেন, সংসারে নানান বিষয়ে স্বামী-স্ত্রীর মতবিরোধ দেখা দিতেই পারে। কমবেশি সব পরিবারেই এটি হয়ে থাকে। আমাদেরও হয়। ক্ষণিক বাদে সব ভুলে আবার স্বাভাবিক হয়ে উঠি। কিন্তু বিরক্তির বিষয় হল, কথা কাটাকাটির সময়ে শাশুড়ি অনবরত দরজা নক করতে থাকেন। আমাদের মাঝে উনার হস্তক্ষেপ করতেই হবে। স্বামী বারংবার তার মাকে বোঝাতে চেষ্টা করেন, আমাদের মাঝে তুমি কথা বলতে এসো না, মা। আমরা নিজেদের সমস্যা নিজেরা মিটিয়ে নিবো। কিন্তু কে শোনে কার কথা! তিনি ছেলের পক্ষ নিয়ে বউকে উত্তপ্ত কথা শোনান। এতে পরিস্থিতি আরো জটিল হয়ে উঠে। কিন্তু পরবর্তীতে স্বামী-স্ত্রী স্বাভাবিক হয়ে উঠে। নিজেদের মাঝে হাসি ঠাট্টার সময় কাটায়, শপিং এ যায়। কিন্তু শাশুড়ি ভেতরে ক্ষোভ পুষে রাখে। সহজে ভুলে যেতে পারেন না। বউ শাশুড়ি কথা বন্ধ থাকে দিনের পর দিন। তার আর বিদেশ ভালো লাগে না। স্বেচ্ছায় ফিরে যান দেশে।

এবার আসি আরেকটি ঘটনায়। আমার বন্ধুর মুখ থেকে শোনা তার এক আত্মীয়ের গল্প এটি। পরিবারটি মিশিগান থাকে। এক ছেলে আর এক মেয়ে নিয়ে সংসার তাদের। উচ্চ শিক্ষিত স্বামী। নয়টা পাঁচটা অফিস করেন। উইকএন্ডে সপরিবারে ঘুরতে যান দূরে কোথাও। রুটিন জীবন। সুখের জীবন। একদিন বাচ্চাদের দাদী এলো দেশ থেকে মিশিগানে বেড়াতে। তিনি লক্ষ্য করলেন, পুত্রবধূ রোজ বাচ্চাদের স্কুলে পাঠিয়ে, ঘরকন্নার কাজ সেরে ভিডিও কলে দেশে মা-বাবা, ভাই-বোনের সাথে কথা বলেন। ব্যস, ছেলে অফিস শেষে বাড়ি ফিরলে জানান পুত্রবধূর দীর্ঘ সময় ফোনে কথা বলার বিষয়টি। এরপর থেকে কখনো রান্নায় লবণ কম হলে স্বামীর তির্যক মন্তব্য, 'সারাদিন ফোনে এত কথা বললে রান্নায় মনোযোগ থাকবে ক্যামনে, সংসারে মনোযোগ নাই, এত কীসের কথা ... ইত্যাদি। এমন করে প্রায়ই বিবাদ লেগে থাকে পরিবারটিতে। শান্ত পরিবারটি অশান্ত হয়ে উঠে। ছুটির দিনগুলোতে স্বামী-স্ত্রীর মুখ দেখাদেখি বন্ধ, ঘুরতে, বেড়াতে যাওয়া বন্ধ। একদিন বিবাদ চরমে গেলে তাদের মাঝে জীবনে প্রথমবারের মত হাতাহাতি হয়। পুত্রবধূর শ্বাসকষ্ট বেড়ে যায়। হাসপাতালে চিকিৎসা চলে। সোশ্যাল ওয়ার্কারদের উপর্যুপরি জিজ্ঞাসায় মেয়েটি কেঁদে ফেলে এবং স্বীকার করে পারিবারিক অশান্তির কথা। এরপর স্বামীকে ডেকে পাঠানো হয়। সময় বেঁধে দেয়া হয় মাকে দেশে ফেরত পাঠানোর। বেঁধে দেয়া সময়ের মাঝে মাকে দেশে পাঠানোর পরও সমস্যা পুরোপুরি মেটেনি। স্বামী ভদ্রলোককে নিয়মিত বিভিন্ন ডিপার্টমেন্টে হাজিরা দিতে হয়। পরিবারের সাথে, স্ত্রীর সাথে আচরণের বিষয়ে ক্লাস করতে হয়, শিক্ষা নিতে হয়।

এবার খুব কাছের এক পরিচিতের কথা বলি। ধরা যাক মেয়েটির নাম রেহানা। কনকনে শীতের সন্ধ্যা। নিউইয়র্কে শীতকালে পাঁচটা বাজতেই সন্ধ্যা ঘনায়। কিন্তু তাই বলে কিছুই তো আর থেমে থাকে না ! কর্মস্থলে যাওয়া-আসা, উইকএন্ডে পার্টিতে যাওয়া, কিংবা অন্য যে কোন প্রয়োজনে। সেদিন ছিল শনিবার। দুপুর থেকেই শাশুড়ির ডাক্তার, মেডিকেইড কার্ড, হেলথ ইনস্যুরেন্স কার্ড সংক্রান্ত বিষয়ে ব্যস্ত সময় কাটে রেহানার। এদিকে সন্ধ্যায় বান্ধবীর বাচ্চার জন্মদিনের দাওয়াত। বাড়ি ফিরে তৈরি হয়ে শাশুড়িকে বলেন, 'আম্মা, যাচ্ছি, দুই ঘণ্টার মাঝেই ফিরে আসবো। বেশিক্ষণ থাকবো না। 'শাশুড়ি চোখ কপালে তুলে রাজ্যের বিস্ময় নিয়ে বলেন, 'দু-ই ঘণ্টা ! এই শীতের মইধ্যে বাইরে যাওনের দরকার কি ? ' রেহানা ভাবে, সারাদিন ঠাণ্ডার মাঝে এত কাজ করতে হয়েছে বাহিরে, কই তখন তো বলেনি, এই শীতের মইধ্যে বাইরে যাওনের দরকার নাই! মেয়েদের নিজের সামান্য আনন্দ, বিনোদনের যায়গাটুকুতেও বাধা! প্রতিনিয়ত এমন বাধা বিপত্তির কারণে রেহানা আর কখনোই তার শাশুড়িকে বলে বের হয় না। কোথায় যাচ্ছে, কেন যাচ্ছে, কখন ফিরবে কিছুই বলে না। তার ভাষায়, সম্মান ধরে রাখতে হয়, আদায় করে নিতে হয়। যেখানে রেহানার স্বামীর সাথে প্রতিক্ষণ কথা হচ্ছে, কোথায় কখন যাচ্ছে, আসছে প্রযুক্তির কল্যাণে স্বামী-স্ত্রী একে অপরকে জানান দিচ্ছে, নিজেদের মাঝে ভুল বুঝাবুঝির অবকাশ নেই, একের সাথে অপরের বোঝাপড়া ভাল, সেখানে কেনই বা অন্যজনের হস্তক্ষেপ মেনে নিবে?

আরেকজন মায়ের কথা বলি। ছোট ছোট তিনটি সন্তানকে নিয়ে কখনো স্কুলে, মসজিদে, কখনোবা লাইব্রেরিতে ছুটছেন দিনভর। স্বামীর একার উপার্জন, স্বামী যেন নিশ্চিন্তে কাজে বেশি মনোযোগ দিতে পারেন তাই একাই সংসারের বাজার থেকে শুরু করে বাচ্চাদের ডাক্তার, স্কুল মিটিং সব সামলান। বউমার এমন জীবনযাপনে বিরক্ত শাশুড়ি। বলেন, 'হুদা কামে সারাদিন বাইরে বাইরে টো টো কইরা বেড়াও! 'এমন জীবন দেখতে নারাজ তিনি। নিজের মেয়েরা বাহিরে চাকরি করছেন, বিদেশে নাতনি, নাত বউরা চাকুরি করছেন কিন্তু পুত্রবধূ চাকুরি করতে চাইলে বলেন, 'তোমার কাছে সংসার বড় নাকি চাকরি বড়'। পুত্রবধূ যখন বিষয়টি বুঝিয়ে বলেন, 'আপনার মেয়েরা, নাতনিরা, নাত বউরা সংসার সামলে সুন্দরভাবে চাকরিও তো করছে'। তখন শাশুড়ির বলেন, পুত্রবধূ সঙ্গদোষে বেয়াদবি শিখেছে। সেই মা দীর্ঘশ্বাসের সাথে আমায় বলেন, 'শাশুড়ি কখনোই মা হয় না, কখনোই না'। তিনি আরো বলেন, আপনি যখন সঠিক কথাটি চোখে আঙ্গুল দিয়ে দেখিয়ে দিবেন, তখন অবশ্যই আপনি চরম বেয়াদব। আপনি যদি নিজের ব্যক্তি স্বাধীনতা বিসর্জন দিয়ে সংসার করতে না পারেন, তবে অবশ্যই আপনি বেয়াদব।

বিদেশ বিভূঁইয়ে আমার চারপাশে একটু খেয়াল করলেই দেখতে পাই, বেশিরভাগ নারীই তাদের মাকে এদেশে নিয়ে আসেন। এতে ছোট ছোট সন্তানদের নিয়ে হিমসিম খাওয়া যান্ত্রিক এই জীবন অনেকটাই স্বস্তিদায়ক হয়। এর আরেকটি মূল কারণ হচ্ছে, মায়েদের বুঝিয়ে বলা যায়। মায়েরা মেয়েদের সমস্যাগুলোকে যেমন করে দেখে, শাশুড়িরা পুত্রবধূদের সেইভাবে সহনীয়, সহজভাবে দেখতে নারাজ। আমাদের ভুলে গেলে চলবে না, প্রত্যেকেরই নিজস্ব স্বাধীন একটি জীবন আছে। শাসনের নামে সে জীবনে কেউ অযাচিত হস্তক্ষেপ করুক, কেউই তা চায় না। উপরে বর্ণিত চিত্রটি আমাদের চারপাশের খুব চেনা চিত্র। বর্ণিত ঘটনার শিকার প্রতিটি নারী দীর্ঘশ্বাসের সাথে যে লাইনটি আওড়িয়েছেন, তা হচ্ছে, 'শাশুড়ি কখনোই মা হতে পারে না'। তবুও আমি বলি, হয়। শাশুড়িও মা হয় যদি পুত্র-পুত্রবধূর বিরোধের মাঝে হস্তক্ষেপ না করেন, পুত্রবধূ সারাদিন কি করছেন না করছেন সেইসব বলে পুত্রের কান ভারী না করেন। সে যে সংসার, সন্তানের জন্য দিনমান পরিশ্রম করছে সেজন্য কিছু না করতে পারলেও অন্তত ' হুদা কামে বাইরে টো টো করে' টাইপের কথা বলে তার মন বিষিয়ে না তুলে। আবার পুত্রবধূরাও শাশুড়ির দোষত্রুটি স্বামীর সাথে শেয়ার না করাটাই উত্তম। তোমার মা এটা বলেছে, ওটা বলেছে এমনটি বলাটা বোকামি। কেননা, এতে হিতে বিপরীত হবার সম্ভাবনা শতভাগ। এতে স্ত্রীর প্রতি স্বামীর মন বিষিয়ে উঠাটাই স্বাভাবিক। মনে রাখবেন, যে কোন সন্তানের কাছে মা, মা-ই। কোন মানুষই দোষত্রুটির ঊর্ধ্বে নয়। প্রতিটি সন্তান জানে তার মায়ের দোষত্রুটি। কিন্তু স্ত্রীর মুখে যে স্বামীটি তার নিজের মায়ের দোষত্রুটির কথা নালিশ আকারে শুনল, দিনশেষে তার করণীয় কি? সন্তান কি মায়ের বিচার করতে পারে? নাকি করাটা শোভন? তাই যতটুকু মানিয়ে নিয়ে পরিবেশ সহনীয় রাখা যায়, সে চেষ্টা করাই উত্তম। ভুলত্রুটিগুলো কাউকে না বলে বরং এড়িয়ে যাওয়াই উত্তম।

ফিরে যাই সেই শুরুর কথায়, রেস্তোরাঁর ঘটনায়। একজন শাশুড়ির কাছে পুত্রবধূর জন্মদিন পালন, বাহিরে ডিনার করা আদিখ্যেতা হতে পারে। কিন্তু পুত্র, নাতি, নাতনিদের কাছে বিশেষ আনন্দে উদযাপনের দিন সেটি। শাশুড়ির হয়তো বয়স হয়েছে। অনেক কিছুই তার ভাল না লাগাটাই স্বাভাবিক। কিন্তু যুবতি পুত্রবধূ, যুবক পুত্র, নাতি, নাতনি এদের তো এখনই আনন্দ করার সময়। তাদের আনন্দ উল্লাস করতে দিন। জীবনটাকে উদযাপন করতে দিন, যেমনটি তাদের বয়সে আপনিও করেছিলেন। পিছনে তাকিয়ে দেখুন তো, একদিন আপনিও কি করেননি ?

(ফেসবুক থেকে সংগৃহীত)

বিডি-প্রতিদিন/মাহবুব

এই বিভাগের আরও খবর
আশিক চৌধুরী ইস্যুতে ক্ষমা চাইলেন ছাত্রদলের সেই নেত্রী
আশিক চৌধুরী ইস্যুতে ক্ষমা চাইলেন ছাত্রদলের সেই নেত্রী
‘কত বছর ধরে ইন্ডাস্ট্রি ডুবাচ্ছেন সেটা একবার ভাবেন’
‘কত বছর ধরে ইন্ডাস্ট্রি ডুবাচ্ছেন সেটা একবার ভাবেন’
‘একটা সিনেমা আটকে দেয়া মানে কতগুলো স্বপ্নকে দাফন করে দেয়া’
‘একটা সিনেমা আটকে দেয়া মানে কতগুলো স্বপ্নকে দাফন করে দেয়া’
‌এবারের শোভাযাত্রা কেবল আরও ইনক্লুসিভ হবে তা না, আরও কালারফুল হবে
‌এবারের শোভাযাত্রা কেবল আরও ইনক্লুসিভ হবে তা না, আরও কালারফুল হবে
ফেব্রুয়ারিতে ইন্টারনেটে ২৬৮ ভুল তথ্য শনাক্ত করেছে রিউমার স্ক্যানার
ফেব্রুয়ারিতে ইন্টারনেটে ২৬৮ ভুল তথ্য শনাক্ত করেছে রিউমার স্ক্যানার
নতুন জীবনের জন্য দোয়া চাইলেন সারজিস
নতুন জীবনের জন্য দোয়া চাইলেন সারজিস
আগে সুন্দর করে একটু বাঁচি, তারপর হাজারো প্রশ্নের উত্তর দেব
আগে সুন্দর করে একটু বাঁচি, তারপর হাজারো প্রশ্নের উত্তর দেব
হাসিনার কারণে বিএনপিতে যোগ দিতে চেয়েছিলেন তার স্বামী ড. ওয়াজেদ!
হাসিনার কারণে বিএনপিতে যোগ দিতে চেয়েছিলেন তার স্বামী ড. ওয়াজেদ!
জামায়াত নেতাদের প্রশংসা করে ফেসবুকে যা লিখলেন গোলাম রাব্বানী
জামায়াত নেতাদের প্রশংসা করে ফেসবুকে যা লিখলেন গোলাম রাব্বানী
‘যে বলে কেন প্রেমে পড়েছি জানি না, ওরা মিথ্যা বলে’
‘যে বলে কেন প্রেমে পড়েছি জানি না, ওরা মিথ্যা বলে’
মা অসুস্থ-বাবা কারাগারে, সেই দুঃসময়ের স্মৃতিচারণ করলেন মির্জা ফখরুলের মেয়ে
মা অসুস্থ-বাবা কারাগারে, সেই দুঃসময়ের স্মৃতিচারণ করলেন মির্জা ফখরুলের মেয়ে
আমরা বিভাজনের বদলে ঐক্য চাই: হাসনাত আব্দুল্লাহ
আমরা বিভাজনের বদলে ঐক্য চাই: হাসনাত আব্দুল্লাহ
সর্বশেষ খবর
‘গণতান্ত্রিক স্থিতিশীলতা রক্ষায় ফ্যাসিস্টের দোসরদের বয়কট করতে হবে’
‘গণতান্ত্রিক স্থিতিশীলতা রক্ষায় ফ্যাসিস্টের দোসরদের বয়কট করতে হবে’

১ সেকেন্ড আগে | রাজনীতি

ইরানের সঙ্গে সীমান্ত বন্ধ করলো পাকিস্তান
ইরানের সঙ্গে সীমান্ত বন্ধ করলো পাকিস্তান

২২ সেকেন্ড আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বরিশালে দুর্ঘটনায় মুদি দোকানির মৃত্যু
বরিশালে দুর্ঘটনায় মুদি দোকানির মৃত্যু

৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সরকার ৫ দেশে নতুন মিশন খুলছে
সরকার ৫ দেশে নতুন মিশন খুলছে

৬ মিনিট আগে | জাতীয়

পোশাক শিল্পের নতুন চ্যালেঞ্জ ইসরায়েল-ইরান যুদ্ধ : বিজিএমইএ সভাপতি
পোশাক শিল্পের নতুন চ্যালেঞ্জ ইসরায়েল-ইরান যুদ্ধ : বিজিএমইএ সভাপতি

৯ মিনিট আগে | অর্থনীতি

বগুড়ায় পিস্তল ও গুলিসহ শীর্ষ সন্ত্রাসী গ্রেফতার
বগুড়ায় পিস্তল ও গুলিসহ শীর্ষ সন্ত্রাসী গ্রেফতার

১১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের দ্বিতীয় পর্যায়ের আলোচনা শুরু হচ্ছে মঙ্গলবার
জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের দ্বিতীয় পর্যায়ের আলোচনা শুরু হচ্ছে মঙ্গলবার

১৯ মিনিট আগে | জাতীয়

কলাপাড়ায় শিয়াল শিকারের অপরাধে জরিমানা
কলাপাড়ায় শিয়াল শিকারের অপরাধে জরিমানা

৩৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

গণপিটুনিতে যুবকের মৃত্যু
গণপিটুনিতে যুবকের মৃত্যু

৩৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বগুড়ায় জাতীয় নাগরিক পার্টির সমন্বয় কমিটি ঘোষণা
বগুড়ায় জাতীয় নাগরিক পার্টির সমন্বয় কমিটি ঘোষণা

৩৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বাংলাদেশিদের বিদেশে নিয়োগ সংক্রান্ত উপদেষ্টা কমিটি গঠন
বাংলাদেশিদের বিদেশে নিয়োগ সংক্রান্ত উপদেষ্টা কমিটি গঠন

৫০ মিনিট আগে | জাতীয়

ইসরায়েল থেকে নাগরিকদের সরিয়ে নিতে যাচ্ছে পোল্যান্ড
ইসরায়েল থেকে নাগরিকদের সরিয়ে নিতে যাচ্ছে পোল্যান্ড

৫৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পুকুরে ডুবে শিক্ষার্থীর মৃত্যু
পুকুরে ডুবে শিক্ষার্থীর মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের মাস্টার্সে খাতা চ্যালেঞ্জের আবেদন শুরু
জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের মাস্টার্সে খাতা চ্যালেঞ্জের আবেদন শুরু

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এমপিওভুক্ত এক লাখ পদে শিক্ষক নিয়োগের বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ
এমপিওভুক্ত এক লাখ পদে শিক্ষক নিয়োগের বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জামালপুরে কৃষক হত্যাকারীদের দ্রুত গ্রেফতার দাবি
জামালপুরে কৃষক হত্যাকারীদের দ্রুত গ্রেফতার দাবি

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

অনূর্ধ্ব-১৭ জাতীয় গোল্ডকাপের উদ্বোধন
অনূর্ধ্ব-১৭ জাতীয় গোল্ডকাপের উদ্বোধন

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

চাঁদপুরে ভোক্তার অভিযানে জরিমানা
চাঁদপুরে ভোক্তার অভিযানে জরিমানা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ট্রেনের ছাদ থেকে পড়ে কিশোরের ডান পা বিচ্ছিন্ন
ট্রেনের ছাদ থেকে পড়ে কিশোরের ডান পা বিচ্ছিন্ন

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

মোটরসাইকেল থেকে পড়ে নারীর মৃত্যু
মোটরসাইকেল থেকে পড়ে নারীর মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রথমবারের মতো বিশ্ব চ্যাম্পিয়ন হয়ে দ্বিতীয় স্থানে দক্ষিণ আফ্রিকা
প্রথমবারের মতো বিশ্ব চ্যাম্পিয়ন হয়ে দ্বিতীয় স্থানে দক্ষিণ আফ্রিকা

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বগুড়ায় উন্নয়নের দাবীতে মানববন্ধন ও স্মারকলিপি প্রদান
বগুড়ায় উন্নয়নের দাবীতে মানববন্ধন ও স্মারকলিপি প্রদান

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ডেঙ্গুতে আক্রান্ত হয়ে আরও ২৩৪ জন হাসপাতালে ভর্তি
ডেঙ্গুতে আক্রান্ত হয়ে আরও ২৩৪ জন হাসপাতালে ভর্তি

১ ঘণ্টা আগে | ডেঙ্গু আপডেট

গৃহবধূর মরদেহ উদ্ধার
গৃহবধূর মরদেহ উদ্ধার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

হবিগঞ্জে শিক্ষার্থীকে ধর্ষণ, গ্রেফতার বাস চালককে আদালতে প্রেরণ
হবিগঞ্জে শিক্ষার্থীকে ধর্ষণ, গ্রেফতার বাস চালককে আদালতে প্রেরণ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভোটকেন্দ্র মেরামত করতে চার সচিবকে ইসির চিঠি
ভোটকেন্দ্র মেরামত করতে চার সচিবকে ইসির চিঠি

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দুর্নীতি মামলায় যবিপ্রবি’র সাবেক উপাচার্য ড. আব্দুস সাত্তার কারাগারে
দুর্নীতি মামলায় যবিপ্রবি’র সাবেক উপাচার্য ড. আব্দুস সাত্তার কারাগারে

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বসুন্ধরা শুভসংঘের উদ্যোগে ইভটিজিং, বাল্যবিয়ে ও মাদকের বিরুদ্ধে শিক্ষার্থীদের শপথ
বসুন্ধরা শুভসংঘের উদ্যোগে ইভটিজিং, বাল্যবিয়ে ও মাদকের বিরুদ্ধে শিক্ষার্থীদের শপথ

২ ঘণ্টা আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

এক জনপ্রিয় ক্রিকেটার অবসর নিতে বলেছিলেন, অভিযোগ করুণ নায়ারের
এক জনপ্রিয় ক্রিকেটার অবসর নিতে বলেছিলেন, অভিযোগ করুণ নায়ারের

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রংপুর এক্সপ্রেসসহ ১৪ আন্তঃনগর ট্রেন ছাড়ছে নির্দিষ্ট সময়ের পরে
রংপুর এক্সপ্রেসসহ ১৪ আন্তঃনগর ট্রেন ছাড়ছে নির্দিষ্ট সময়ের পরে

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলার ভয়াবহতা দেখে যা বললেন নেতানিয়াহু
ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলার ভয়াবহতা দেখে যা বললেন নেতানিয়াহু

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সত্যিই কি ইরান-তুরস্ক-সৌদি-পাকিস্তান মিলে ‘ইসলামিক আর্মি’ গঠন করবে?
সত্যিই কি ইরান-তুরস্ক-সৌদি-পাকিস্তান মিলে ‘ইসলামিক আর্মি’ গঠন করবে?

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানে মোসাদ গুপ্তচরের ফাঁসি কার্যকর
ইরানে মোসাদ গুপ্তচরের ফাঁসি কার্যকর

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরান-ইসরায়েল সংঘাত নিয়ে যা বলেছে তুরস্ক, ফ্রান্স, জার্মানি ও ইরাক
ইরান-ইসরায়েল সংঘাত নিয়ে যা বলেছে তুরস্ক, ফ্রান্স, জার্মানি ও ইরাক

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘খামেনিকে হত্যার ইসরায়েলি পরিকল্পনায়’ ট্রাম্পের ভেটো, যা বললেন নেতানিয়াহু
‘খামেনিকে হত্যার ইসরায়েলি পরিকল্পনায়’ ট্রাম্পের ভেটো, যা বললেন নেতানিয়াহু

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের ভয়ে নেতানিয়াহুর ছেলের বিয়ে স্থগিত
ইরানের ভয়ে নেতানিয়াহুর ছেলের বিয়ে স্থগিত

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চলন্ত বাসে কলেজছাত্রীকে পালাক্রমে ধর্ষণ, চালক আটক
চলন্ত বাসে কলেজছাত্রীকে পালাক্রমে ধর্ষণ, চালক আটক

১২ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

নেতানিয়াহুর বাড়ি লক্ষ্য করে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা চালাল ইরান
নেতানিয়াহুর বাড়ি লক্ষ্য করে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা চালাল ইরান

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সংঘাতের চতুর্থ দিনে ইসরায়েলে ইরানের সবচেয়ে বড় হামলা
সংঘাতের চতুর্থ দিনে ইসরায়েলে ইরানের সবচেয়ে বড় হামলা

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরান-ইসরায়েল সংঘাতে যুক্ত হতে পারে যুক্তরাষ্ট্রও, ট্রাম্পের ইঙ্গিত
ইরান-ইসরায়েল সংঘাতে যুক্ত হতে পারে যুক্তরাষ্ট্রও, ট্রাম্পের ইঙ্গিত

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের পারমাণবিক অস্ত্রের খোঁজে বিশ্ব, গোপন আস্তানা নিয়ে প্রশ্ন
ইরানের পারমাণবিক অস্ত্রের খোঁজে বিশ্ব, গোপন আস্তানা নিয়ে প্রশ্ন

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের ওপর ফের ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা, বহু হতাহত
ইসরায়েলের ওপর ফের ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা, বহু হতাহত

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মার্কিন দূতাবাসে ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা
মার্কিন দূতাবাসে ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের বন্দরনগরী হাইফায় ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা
ইসরায়েলের বন্দরনগরী হাইফায় ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরান থেকে নতুন করে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা শুরু, ইসরায়েলে ফের সতর্কতা সাইরেন
ইরান থেকে নতুন করে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা শুরু, ইসরায়েলে ফের সতর্কতা সাইরেন

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের ৩৭০ ক্ষেপণাস্ত্র হামলা: ইসরায়েলে ব্যাপক ক্ষয়ক্ষতি
ইরানের ৩৭০ ক্ষেপণাস্ত্র হামলা: ইসরায়েলে ব্যাপক ক্ষয়ক্ষতি

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের পারমাণবিক স্থাপনায় হামলা নিয়ে জরুরি বৈঠক ডেকেছে আইএইএ
ইরানের পারমাণবিক স্থাপনায় হামলা নিয়ে জরুরি বৈঠক ডেকেছে আইএইএ

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘শখ করে শিশুদের হত্যা করছে ইসরায়েল’
‘শখ করে শিশুদের হত্যা করছে ইসরায়েল’

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তেহরান থেকে আরও দুই মোসাদ এজেন্ট গ্রেফতার
তেহরান থেকে আরও দুই মোসাদ এজেন্ট গ্রেফতার

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৪৮ ঘণ্টায় ভূপাতিত ৪৪টি ইসরায়েলি ড্রোন ও কোয়াডকপ্টার
৪৮ ঘণ্টায় ভূপাতিত ৪৪টি ইসরায়েলি ড্রোন ও কোয়াডকপ্টার

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র লঞ্চারের 'এক তৃতীয়াংশ' ধ্বংসের দাবি ইসরায়েলের
ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র লঞ্চারের 'এক তৃতীয়াংশ' ধ্বংসের দাবি ইসরায়েলের

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের হামলায় আতঙ্কিত তেহরান, রাজধানী ছাড়ছেন বাসিন্দারা
ইসরায়েলের হামলায় আতঙ্কিত তেহরান, রাজধানী ছাড়ছেন বাসিন্দারা

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নেতানিয়াহুর ওপর আস্থা হারাচ্ছে ইসরায়েলিরা
নেতানিয়াহুর ওপর আস্থা হারাচ্ছে ইসরায়েলিরা

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বৃষ্টি ও তাপপ্রবাহ নিয়ে নতুন বার্তা
বৃষ্টি ও তাপপ্রবাহ নিয়ে নতুন বার্তা

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দুই হাজার কোটি টাকা পাচার : দুদকের জালে সাবেক হাইকমিশনার মুনা
দুই হাজার কোটি টাকা পাচার : দুদকের জালে সাবেক হাইকমিশনার মুনা

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতে সৌদি হজ ফ্লাইটে যান্ত্রিক ত্রুটি, বড় দুর্ঘটনা থেকে রক্ষা
ভারতে সৌদি হজ ফ্লাইটে যান্ত্রিক ত্রুটি, বড় দুর্ঘটনা থেকে রক্ষা

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরান-ইসরায়েল শিগগিরই চুক্তিতে আসছে— দাবি ট্রাম্পের
ইরান-ইসরায়েল শিগগিরই চুক্তিতে আসছে— দাবি ট্রাম্পের

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের ইসলামিক বিপ্লবী গার্ডের গোয়েন্দাপ্রধান ও দুই জেনারেল নিহত
ইরানের ইসলামিক বিপ্লবী গার্ডের গোয়েন্দাপ্রধান ও দুই জেনারেল নিহত

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলি হামলায় ইরানে দুই দিনে নিহত ১২৮
ইসরায়েলি হামলায় ইরানে দুই দিনে নিহত ১২৮

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ধোঁয়ায় ঢাকা তেল আবিব, ইসরায়েলে আরও ৫ নিহত
ধোঁয়ায় ঢাকা তেল আবিব, ইসরায়েলে আরও ৫ নিহত

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
তারেক ফিরছেন দেড় মাসের মধ্যে
তারেক ফিরছেন দেড় মাসের মধ্যে

প্রথম পৃষ্ঠা

ইসরায়েলে ধ্বংসস্তূপ
ইসরায়েলে ধ্বংসস্তূপ

প্রথম পৃষ্ঠা

দেশে নতুন বিপর্যয়ের শঙ্কা
দেশে নতুন বিপর্যয়ের শঙ্কা

প্রথম পৃষ্ঠা

আমের ‘ঢলন’ প্রথায় ক্ষতিগ্রস্ত চাষি
আমের ‘ঢলন’ প্রথায় ক্ষতিগ্রস্ত চাষি

নগর জীবন

হামজাদের দেখে ভারতীয় দলেও প্রবাসী ফুটবলার
হামজাদের দেখে ভারতীয় দলেও প্রবাসী ফুটবলার

মাঠে ময়দানে

কুশাসক-সুশাসক নির্ণয়ের দাঁড়িপাল্লা
কুশাসক-সুশাসক নির্ণয়ের দাঁড়িপাল্লা

সম্পাদকীয়

নাটক-সিনেমায় অনবদ্য তাসনিয়া ফারিণ
নাটক-সিনেমায় অনবদ্য তাসনিয়া ফারিণ

শোবিজ

সাত বছরে হলো কয়েকটি পিলার
সাত বছরে হলো কয়েকটি পিলার

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

মাথায় হাত আলুচাষিদের
মাথায় হাত আলুচাষিদের

নগর জীবন

করোনা ঠেকাতে ব্যবস্থা নিচ্ছে সরকার
করোনা ঠেকাতে ব্যবস্থা নিচ্ছে সরকার

পেছনের পৃষ্ঠা

এক ঘরে দুই পীর থাকতে পারে না
এক ঘরে দুই পীর থাকতে পারে না

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রোটিয়া ক্রিকেটের মহানায়ক টেম্বা বাভুমা
প্রোটিয়া ক্রিকেটের মহানায়ক টেম্বা বাভুমা

মাঠে ময়দানে

যুক্তরাষ্ট্রে ট্রাম্পবিরোধী ব্যাপক বিক্ষোভ
যুক্তরাষ্ট্রে ট্রাম্পবিরোধী ব্যাপক বিক্ষোভ

পেছনের পৃষ্ঠা

পাঁচ ইসলামি ব্যাংক একীভূত হচ্ছে, চাকরি হারাবে না কেউ
পাঁচ ইসলামি ব্যাংক একীভূত হচ্ছে, চাকরি হারাবে না কেউ

প্রথম পৃষ্ঠা

আওয়ামী লীগ ভোটকে হাস্যরসে পরিণত করে
আওয়ামী লীগ ভোটকে হাস্যরসে পরিণত করে

প্রথম পৃষ্ঠা

এটিএম বুথে কিশোরী ধর্ষণ, পলাতক নিরাপত্তাকর্মী
এটিএম বুথে কিশোরী ধর্ষণ, পলাতক নিরাপত্তাকর্মী

পেছনের পৃষ্ঠা

অর্থ পাচার ও সন্ত্রাসে অর্থায়ন রোধে নতুন কৌশল
অর্থ পাচার ও সন্ত্রাসে অর্থায়ন রোধে নতুন কৌশল

পেছনের পৃষ্ঠা

এবার ব্যাংক থেকে ফেরার পথে ১০ লাখ টাকা ছিনতাই
এবার ব্যাংক থেকে ফেরার পথে ১০ লাখ টাকা ছিনতাই

প্রথম পৃষ্ঠা

সড়কে তবুও মেয়াদোত্তীর্ণ বাস
সড়কে তবুও মেয়াদোত্তীর্ণ বাস

পেছনের পৃষ্ঠা

ইতিহাস গড়লেন রুকসানা
ইতিহাস গড়লেন রুকসানা

মাঠে ময়দানে

হদিস মেলেনি কোটি টাকার, কেউ হয়নি গ্রেপ্তার
হদিস মেলেনি কোটি টাকার, কেউ হয়নি গ্রেপ্তার

প্রথম পৃষ্ঠা

গণফোরাম সভাপতি মোস্তফা মহসিন মন্টু মারা গেছেন
গণফোরাম সভাপতি মোস্তফা মহসিন মন্টু মারা গেছেন

নগর জীবন

শাহিনের বক্তব্যে তোলপাড় বাফুফে
শাহিনের বক্তব্যে তোলপাড় বাফুফে

মাঠে ময়দানে

বিএনপির কমিটি গঠন না হওয়ায় ক্ষোভ
বিএনপির কমিটি গঠন না হওয়ায় ক্ষোভ

প্রথম পৃষ্ঠা

আলোচনার পর ভোটের তারিখ সরকারের দিকে তাকিয়ে ইসি
আলোচনার পর ভোটের তারিখ সরকারের দিকে তাকিয়ে ইসি

প্রথম পৃষ্ঠা

আন্দোলন চালিয়ে যাওয়ার ঘোষণা ইশরাকের
আন্দোলন চালিয়ে যাওয়ার ঘোষণা ইশরাকের

প্রথম পৃষ্ঠা

সংস্কার ছাড়া নির্বাচন নয়
সংস্কার ছাড়া নির্বাচন নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

জাতীয় বাজেট ও কৃষি খাত
জাতীয় বাজেট ও কৃষি খাত

সম্পাদকীয়

সরকারি পরিত্যক্ত ভবনে চামড়ার আড়ত, দুর্গন্ধে ভোগান্তি
সরকারি পরিত্যক্ত ভবনে চামড়ার আড়ত, দুর্গন্ধে ভোগান্তি

নগর জীবন