শিরোনাম
প্রকাশ: ২০:০৯, রবিবার, ০৫ এপ্রিল, ২০২০

ইউরোপীয় দেশগুলো অর্থনীতি নিয়ে ভাবতে গিয়ে এই বিপর্যয় ডেকে এনেছে

আমিনুল ইসলাম
অনলাইন ভার্সন
ইউরোপীয় দেশগুলো অর্থনীতি নিয়ে ভাবতে গিয়ে এই বিপর্যয় ডেকে এনেছে

আজ ১৮ জন রোগী শনাক্ত হয়েছে বাংলাদেশে। গত পরশু ছিল ৫ জন, গতকাল ৯ জন আর আজ ১৮ জন। কতো হারে বাড়ছে সেটা আপনারা'ই হিসাব করে নিন।

এটা তো সরকারি হিসাব। এর বাইরের হিসাব নিশ্চয় অন্য রকম হবে।

আজ অবশ্য সরকারের পক্ষ থেকে যিনি ব্রিফ করেছেন, তিনিও বলেছেন সামনে কঠিন সময় আসছে। তিনি এটাও বলেছেন স্বল্প মাত্রায় কমিউনিটি ট্রান্সমিশন শুরু হয়েছে।

স্বল্প মাত্রায় কমিউনিটি ট্রান্সমিশন মানে কি?

কমিউনিটি ট্রান্সমিশন মানে'ই তো ব্যাপারটা বড় আকারে ছড়িয়ে যাচ্ছে কিংবা যাবে।

যেমন ধরুন আজ যেই ১৮ জন আক্রান্ত হয়েছে এর মাঝে ঢাকার মিরপুর এলাকাতেই ১১ জন। এর মানে পরিষ্কার বুঝা যাচ্ছে মিরপুর এলাকাতে রোগ'টি ছড়িয়ে গেছে। আস্তে আস্তে এটা পুরো ঢাকা শহর এবং অন্যান্য জায়গাতেও ছড়িয়ে যাবে। এছাড়া গাইবান্ধা, মাদারীপুর, নারায়ণগঞ্জ জেলাকেও বলা হচ্ছে বাংলাদেশের হট স্পট।

ইতালিতেও কিন্তু এমন'ই ছিল। ওদের উত্তরের লম্বারডি প্রদেশে'ই কিন্তু অবস্থা সব চাইতে খারাপ হয়েছে।

এখন প্রশ্ন হচ্ছে- এই যে এতো দিন ধরে বলে আসছি কারফিউ জারি করেন, শুনলেন না!

যা হোক, এখন সমালোচনার সময় না। তার চাইতে বরং কি করলে ভালো হবে সেটা নিয়ে'ই বোধকরি সবার ভাবা উচিত ।

একটা ব্যাপার মাথায় রাখতে হবে, এটি ছড়িয়ে যেতে শুরু করেছে বাংলাদেশে এবং আরও ছড়াবে। সুতরাং ধরে নিতে হবে, অনেক মানুষ মারা যাবে এবং অনেকেই আক্রান্ত হবে আবার অনেকে আক্রান্ত হয়েও সহজ স্বাভাবিক ভাবে ঘুরে বেড়াবে। এই ভাইরাসটির ধরণ'ই এমন। যার কারণে এটি ভয়াবহ। কারো শরীরে সে কায়দা করতে পারে না; আবার কাউকে একদম মৃত্যু'র কাছাকাছি নিয়ে যায়। এজন্য এটি ছড়াচ্ছে দ্রুত গতিতে। যার শরীরে খুব একটা সমস্যা করে না; সে তো আক্রান্ত হয়েও ঘুরে বেড়াচ্ছে না জেনে'ই! এভাবে'ই সে ছড়িয়ে দিচ্ছে অন্যদের শরীরেও।

তো এখন করণীয় কি?

প্রথম বিষয় হচ্ছে ইউরোপ-আমেরিকার মতো দেশগুলোও এই ভাইরাসকে দমন করতে পারেনি। ওরাও অনেক ভুল করেছে। ওদের দেশেও সবাইকে ওরা চিকিৎসা দিতে পারছে না।

সুতরাং আমাদের সরকার যা যা ভুল করেছে, সেটা তো করেছেই; এখন আর এসব না ভেবে কি করা যায় সেটা ভাবতে হবে।

অনেকেই মারা যাবে, আবার অনেক'কে চিকিৎসা দেয়া যাবে না। এটা সম্ভবও না। কারন যদি দ্রুত ছড়িয়ে আয় বা আউট ব্রেক হয়; তাহলে এতো মানুষকে চিকিৎসা দেয়া সম্ভব না।

এরপরও যাতে কম মানুষ মারা যায়, বিস্তার যাতে খুব বেশি না হয়; এই পর্যায়ে এসেও যা যা করতে হবে।

-প্রথম কাজ হচ্ছে ঢাকাকে বিচ্ছিন্ন করে দিন অন্যসব জায়গা থেকে। শুনতে পাচ্ছি আজ থেকে নাকি ঢাকা থেকে কেউ বের কিংবা ঢুকতে পারবে না। এটা আরও কঠোর করুন।

-ঢাকার মাঝে যেই জায়গাগুলো বেশি আক্রান্ত, এই যেমন মিরপুর এলাকাকে পুরো ঢাকা থেকে বিচ্ছিন্ন করে দিন। ওই এলাকায় কেউ ঢুকতে কিংবা বের হতে পারবে না। এটা এখনই করতে হবে।

- এছাড়া দেশের অন্যান্য জেলা এবং অঞ্চল যে গুলোতে আক্রান্তের সংখ্যা বেশি কিংবা একজন করোনা রোগীও পাওয়া গেছে; সেখানেও এমন ব্যবস্থা নিতে হবে।

- পুরো দেশে'ই কেউ জরুরি প্রয়োজন ছাড়া বের হতে পারবে না। সবাইকে বাসাতে'ই থাকতে হবে। এখন প্রশ্ন হচ্ছে, তাহলে তারা কিভাবে জিনিসপত্র কিনবে?

-জরুরি প্রয়োজনে খাদ্য সামগ্রী এবং ওষুধ কেনার জন্য এক পরিবারের একজন'ই বের হতে পারবে। এর বেশি কেউ বের হতে পারবে না।

-সবাই বাসায় থাকবে। এর মাঝে কেউ যদি করোনায় অসুস্থ হয়ে যায়; তাহলে সে হাসপাতালে যাবে না। কোথাও যাবে না। প্রতিটা জেলায় আলাদা করে ইউনিট খুলুন। যেখানে তাদের ফোন নাম্বার দেয়া থাকবে। কেউ খুব বেশি অসুস্থ হয়ে গেলে, তখন তার বাসায় গিয়ে নমুনা সংগ্রহ করতে হবে। অবস্থা খারাপ হলেই কেবল হাসপাতালে নেয়া হবে তাকে।

-এখন প্রশ্ন হচ্ছে, এর জন্য প্রচুর জনবল দরকার। তাছাড়া মানুষ তো ঘরে থাকতেও চায় না। সেই ক্ষেত্রে কি করা?

-পুলিশ, সেনাবাহিনীসহ আপনাদের তো সেচ্ছাসেবক লীগ, দল কতো কিছু আছে। এদের কাজ তো কেবল দুই নাম্বারি করে কোটি টাকার মালিক হওয়া না। মানুষের সেবা দেবার জন্য'ই না সেচ্ছাসেবী। এদের ট্রেনিং দিয়ে এরপর কাজে নামিয়ে দিন। এখন না হয় মানুষ সেবা করল। এরপর সব ঠিক হয়ে গেলে আবার আপনারা কোটিপতি হয়েন, সমস্যা নেই। তাও মানুষগুলো বেঁচে যাক।

- এছাড়া দেশের শহর অঞ্চলে অনেক বস্তি আছে, সেখানে অনেক মানুষ এক সঙ্গে থাকে, বাথরুম থেকে শুরু করে টয়লেট এক সঙ্গে শেয়ার করে। এদের ক্ষেত্রে কি হবে?

-প্রত্যেক পাড়া-মহল্লা থেকে শুরু করে সব জায়গায় পুলিশ পাঠানো হোক, নইলে সেনাবাহিনীর সহায়তায় সেচ্ছাসেবীদের পাঠানো হোক। এরা খেয়াল রাখবে কেউ বিনা কারনে বের হয় কিনা। বের হলেই জেলে দিয়ে দিন।

-একই কথা প্রযোজ্য বস্তি এলাকাগুলোর জন্যও। সেখানেও আপনাদের মানুষ থাকবে। পাহারা দিবে। কেউ নিজ ঘর থেকে বের হতে পারবে না। তাদের খাদ্য কিংবা জরুরী চিকিৎসা সেবা দরকার হলে সেনাবাহিনীর লোক কিংবা সেচ্ছাসেবী যারা আছে, তাদেরকে বললে তারা পৌঁছে দিবে।

-এছাড়া প্রতিটা জেলার জন্য আলাদা করে হটলাইন চালু করুন। কারো যদি জরুরি চিকিৎসা লাগে, সেটার জন্য একটা কিংবা দুইটা লাইন থাকবে। কারো যদি খাদ্য সামগ্রী না থাকে, সেটার জন্য আলাদা লাইন থাকবে।

-আমরা বাংলাদেশিরা চারিত্রিক ভাবে'ই যেন একটু কেমন। এই ক্ষেত্রেও অনেকে সুযোগ নিতে চাইবে। সরকারের কাছ থেকে প্রয়োজন ছাড়াও ত্রাণ কিংবা সাহায্য চাইবে। সেই ক্ষেত্রে আপনাদেরকে প্রতিটি এলাকার জন্য মানুষ তৈরি করে রাখতে হবে; যারা জানে সত্যিকার অর্থে কাদের প্রয়োজন।

-এইসব কিছু সমন্বয় করতে হবে একটা জায়গা থেকে। এটা এমনকি দূরে বসেও করা সম্ভব। এমনকি আমার মতো মানুষের পক্ষেও সম্ভব বিদেশে থেকে! স্রেফ সঠিক চিন্তা এবং পরিকল্পনা করতে হবে। এরপর সেটা মাঠে প্রয়োগ করতে হবে।

-ডাক্তার এবং নার্সদের সাহায্য করার জন্য ক্যাপাসিটি বাড়াতে হবে। দরকার হয় সেচ্ছাসেবীদের কয়েক দিনের ট্রেনিং দিয়ে জরুরি প্রয়োজনে কাজে লাগান।

-এতো কিছুর পরও অনেক মানুষ মারা যাবে। আমি কিংবা আমরাও মরে যেতে পারি। কারণ এই রোগ কাউকে ছেড়ে কথা বলে না। ইংল্যান্ডের প্রধানমন্ত্রী থেকে শুরু করে বস্তি'র মানুষ; সবাইকেই সে আক্রমণ করে।

আপনাদের জানিয়ে রাখি, গতকাল সিএনএন'র ওয়েব সাইটের শিরোনাম ছিল- ভারতে হতে যাচ্ছে ইতিহাসের সব চাইতে ভয়াবহ মানবিক বিপর্যয়।

কারণ কি জানেন তো?

এটি একজন ডাক্তার বলেছেন। কারণ পৃথিবীর সবচাইতে বড় বস্তি ধারাবি বস্তিতে একজন করোনা রোগী গতকাল মারা গেছে। এই বস্তিতে হাজার হাজার মানুষ গাদাগাদি করে থাকে। একই বাথরুম থেকে শুরু করে অনেক কিছু শেয়ার করে। ওই বস্তিতে যদি এটি ছড়িয়ে যায়, যেটা হয়ত গেছে'ই; তাহলে ইতিহাসের সব চাইতে বড় মানবিক বিপর্যয় হয়তো পৃথিবীবাসী'কে দেখতে হবে।

আমরাও কিন্তু খুব দূরে নই। তাই আজ এবং এখনই ব্যবস্থা নিন। সঠিক তথ্য দিন। রোগী করোনায় আক্রান্ত হয়ে মারা গেলে বলে দিন করোনায় আক্রান্ত হয়ে মারা গেছে। আমরা দরিদ্র দেশ। অনেক টেস্ট করাও আমাদের পক্ষে সম্ভব না। এটি উন্নত দেশের পক্ষেও সম্ভব হচ্ছে না। তাই যা বলার খুব স্বচ্ছ ভাবে বলুন।

আমরা বাংলাদেশিরা অন্তত এই সব বিষয়গুলো বুঝতে পারি। কেউ আপনাদের দোষ দিবে না। যা ভুল করার তো করেছেন'ই। সেটা ইউরোপ-আমেরিকার সরকারও করেছে। কারণ কারো'ই এর আগে এমন অভিজ্ঞতা ছিল না।

এখন অন্তত যাতে কম মানুষ মারা যায়, বিস্তারটা যাতে একটু কম ছড়ায়; এজন্য এই জন্য আজ এবং এক্ষুনি ব্যবস্থা নিন।

আমি জানি এতো দিন সব কিছু বন্ধ থাকলে দেশের অর্থনীতি কিভাবে চলবে, সেটা একটা প্রশ্ন।

এই এক'ই প্রশ্ন ইউরোপ-আমেরিকার দেশগুলোরও ছিল।

আমি অর্থনীতিবিদ নই; তাই এই বিষয়ে হয়ত মতামত দিতে পারব না। তবে উচিত হবে যারা এই বিষয়ে এক্সপার্ট, তাদের সঙ্গে এখন'ই কথা বলা। এই জরুরি পরিস্থিতে কিভাবে অর্থনীতি'কে বাঁচিয়ে রাখা যায় কিংবা করোনা চলে গেলে কিভাবে আবার আমরা শুরু করবো, এই পরিকল্পনাও এখন থেকে করতে হবে।

একটা জিনিস মনে রাখবেন, ইউরোপীয় দেশগুলো অর্থনীতি নিয়ে ভাবতে গিয়ে এই বিপর্যয় ডেকে এনেছে। আজ'ই ইংল্যান্ডে আরও কড়াকড়ি আরোপ করা হয়েছে। ওরাও সব কিছু বন্ধ করেছে। কিন্তু অনেক দেরি'তে। এতে কি হয়েছে জানেন?

না তারা অর্থনীতি বাঁচাতে পেরেছে, না পারছে মানুষের জীবন রক্ষা করতে। মাঝখান থেকে ওরা দুই দিক থেকে'ই ভেঙে পড়েছে!

আমাদের উচিত হবে ওদের ভুল থেকে শিক্ষা নেয়া।

আজ এবং এখনই পরিকল্পনা করুন, সমন্বয় সাধন করুন। যাতে বার বার পরিকল্পনা পরিবর্তন করতে না হয়।

নয়তো ইতিহাসের সবচাইতে ভয়াবহ মানবিক বিপর্যয় আমাদের দেখতে হতে পারে এবং আমি, আপনি কিংবা আমাদের অনেক প্রিয়জন এই গ্রহ থেকে হারিয়ে যাবে।

(ফেসবুক থেকে সংগৃহীত)

বিডি প্রতিদিন/আরাফাত

এই বিভাগের আরও খবর
ইশরাকের সাথে বিয়ে কবে? ফেসবুক পোস্টে জানালেন নুসরাত নিজেই
ইশরাকের সাথে বিয়ে কবে? ফেসবুক পোস্টে জানালেন নুসরাত নিজেই
যেখানে আওয়ামী লীগ, সেখানেই মাইর : হামিম
যেখানে আওয়ামী লীগ, সেখানেই মাইর : হামিম
আখতারের ওপর হামলার ঘটনায় যা বললেন সারজিস
আখতারের ওপর হামলার ঘটনায় যা বললেন সারজিস
‘রাজনৈতিক নেতাদের অনিরাপদ রেখে সরকার প্রধানের এয়ারপোর্ট প্রস্থান লজ্জাজনক’
‘রাজনৈতিক নেতাদের অনিরাপদ রেখে সরকার প্রধানের এয়ারপোর্ট প্রস্থান লজ্জাজনক’
ডাকসু নির্বাচন গণতন্ত্র অভিমুখী বিশাল পদযাত্রা: আসিফ নজরুল
ডাকসু নির্বাচন গণতন্ত্র অভিমুখী বিশাল পদযাত্রা: আসিফ নজরুল
এক হাজার কোটি টাকার মালিক সুমন, ফেসবুকে জাওয়াদ নির্ঝর
এক হাজার কোটি টাকার মালিক সুমন, ফেসবুকে জাওয়াদ নির্ঝর
‌‘এতো আশ্চর্য আর কোনোদিন হইনি’
‌‘এতো আশ্চর্য আর কোনোদিন হইনি’
আশিক চৌধুরী ইস্যুতে ক্ষমা চাইলেন ছাত্রদলের সেই নেত্রী
আশিক চৌধুরী ইস্যুতে ক্ষমা চাইলেন ছাত্রদলের সেই নেত্রী
‘কত বছর ধরে ইন্ডাস্ট্রি ডুবাচ্ছেন সেটা একবার ভাবেন’
‘কত বছর ধরে ইন্ডাস্ট্রি ডুবাচ্ছেন সেটা একবার ভাবেন’
‘একটা সিনেমা আটকে দেয়া মানে কতগুলো স্বপ্নকে দাফন করে দেয়া’
‘একটা সিনেমা আটকে দেয়া মানে কতগুলো স্বপ্নকে দাফন করে দেয়া’
‌এবারের শোভাযাত্রা কেবল আরও ইনক্লুসিভ হবে তা না, আরও কালারফুল হবে
‌এবারের শোভাযাত্রা কেবল আরও ইনক্লুসিভ হবে তা না, আরও কালারফুল হবে
ফেব্রুয়ারিতে ইন্টারনেটে ২৬৮ ভুল তথ্য শনাক্ত করেছে রিউমার স্ক্যানার
ফেব্রুয়ারিতে ইন্টারনেটে ২৬৮ ভুল তথ্য শনাক্ত করেছে রিউমার স্ক্যানার
সর্বশেষ খবর
তাৎক্ষণিক যুদ্ধবিরতিতে সম্মত পাকিস্তান–আফগানিস্তান, তবে...
তাৎক্ষণিক যুদ্ধবিরতিতে সম্মত পাকিস্তান–আফগানিস্তান, তবে...

২ সেকেন্ড আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বন্দরে অচলাবস্থা, কর্মবিরতিতে সিঅ্যান্ডএফ এজেন্ট ও পরিবহন মালিকরা
বন্দরে অচলাবস্থা, কর্মবিরতিতে সিঅ্যান্ডএফ এজেন্ট ও পরিবহন মালিকরা

১ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

শাপলা প্রতীক দেওয়া সম্ভব নয় : ইসি আনোয়ারুল
শাপলা প্রতীক দেওয়া সম্ভব নয় : ইসি আনোয়ারুল

৭ মিনিট আগে | জাতীয়

প্রতীক বাছাইয়ে আজই এনসিপির শেষ দিন
প্রতীক বাছাইয়ে আজই এনসিপির শেষ দিন

৮ মিনিট আগে | রাজনীতি

অপারেশন সিঁদুর ছিল শুরু মাত্র, পাকিস্তানের প্রতি ইঞ্চি মাটি এখন ব্রহ্মসের আওতায়: রাজনাথ সিং
অপারেশন সিঁদুর ছিল শুরু মাত্র, পাকিস্তানের প্রতি ইঞ্চি মাটি এখন ব্রহ্মসের আওতায়: রাজনাথ সিং

১০ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুদ্ধবিরতির মধ্যে একই পরিবারের ১১ সদস্যকে হত্যা করল ইসরায়েল
যুদ্ধবিরতির মধ্যে একই পরিবারের ১১ সদস্যকে হত্যা করল ইসরায়েল

১১ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ব্রহ্মস হুমকির উত্তরে পাকিস্তানের সেনাপ্রধানের সতর্কবার্তা
ব্রহ্মস হুমকির উত্তরে পাকিস্তানের সেনাপ্রধানের সতর্কবার্তা

১২ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার
বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার

১৮ মিনিট আগে | অর্থনীতি

গ্রহণযোগ্যতা হারিয়েছে বাংলাদেশি পাসপোর্ট
গ্রহণযোগ্যতা হারিয়েছে বাংলাদেশি পাসপোর্ট

২১ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

লালন স্মরণোৎসব শেষ হচ্ছে আজ
লালন স্মরণোৎসব শেষ হচ্ছে আজ

২৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

'‌সন্ধ্যা কাটে না, অথচ দিব্যি বছর ঘুরে বছর আসে'‌
'‌সন্ধ্যা কাটে না, অথচ দিব্যি বছর ঘুরে বছর আসে'‌

২৬ মিনিট আগে | শোবিজ

প্রজ্ঞাপন প্রত্যাখ্যান, আন্দোলন অব্যাহত রাখার ঘোষণা শিক্ষকদের
প্রজ্ঞাপন প্রত্যাখ্যান, আন্দোলন অব্যাহত রাখার ঘোষণা শিক্ষকদের

২৮ মিনিট আগে | জাতীয়

চাঁদাবাজি-হামলার প্রতিবাদে রাজধানীতে আজ অর্ধদিবস গাড়ি বিক্রয়কেন্দ্র বন্ধ
চাঁদাবাজি-হামলার প্রতিবাদে রাজধানীতে আজ অর্ধদিবস গাড়ি বিক্রয়কেন্দ্র বন্ধ

২৮ মিনিট আগে | অর্থনীতি

মৌসুমের প্রথম এল ক্লাসিকোয় নিষিদ্ধ বার্সা কোচ
মৌসুমের প্রথম এল ক্লাসিকোয় নিষিদ্ধ বার্সা কোচ

৩৪ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

শাহজালালে কার্গো ভিলেজে ২০ ঘণ্টা পরও ধোঁয়া উড়ছে
শাহজালালে কার্গো ভিলেজে ২০ ঘণ্টা পরও ধোঁয়া উড়ছে

৩৪ মিনিট আগে | জাতীয়

রাফা ক্রসিং বন্ধ রাখার ঘোষণা নেতানিয়াহুর
রাফা ক্রসিং বন্ধ রাখার ঘোষণা নেতানিয়াহুর

৪৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আইসিসির পক্ষপাতদুষ্ট অবস্থান নিয়ে সমালোচনা পাকিস্তানের
আইসিসির পক্ষপাতদুষ্ট অবস্থান নিয়ে সমালোচনা পাকিস্তানের

৪৯ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

ইসরায়েলের বিরুদ্ধে আট দিনে ৪৭ বার যুদ্ধবিরতি লঙ্ঘনের অভিযোগ
ইসরায়েলের বিরুদ্ধে আট দিনে ৪৭ বার যুদ্ধবিরতি লঙ্ঘনের অভিযোগ

৫২ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইনসেপ্টা ফার্মাসিউটিক্যালসের ওষুধ ফ্যাক্টরিতে আগুন, এক ঘণ্টা পর নিয়ন্ত্রণে
ইনসেপ্টা ফার্মাসিউটিক্যালসের ওষুধ ফ্যাক্টরিতে আগুন, এক ঘণ্টা পর নিয়ন্ত্রণে

৫৫ মিনিট আগে | নগর জীবন

পুঁজিবাজার : সূচকের পতনে চলছে লেনদেন
পুঁজিবাজার : সূচকের পতনে চলছে লেনদেন

৫৮ মিনিট আগে | অর্থনীতি

অবকাশকালীন ছুটি শেষে সুপ্রিম কোর্টের নিয়মিত বিচারিক কার্যক্রম শুরু
অবকাশকালীন ছুটি শেষে সুপ্রিম কোর্টের নিয়মিত বিচারিক কার্যক্রম শুরু

৫৯ মিনিট আগে | জাতীয়

কার্গো ভিলেজ এলাকায় আমদানি সংশ্লিষ্টদের ভিড়
কার্গো ভিলেজ এলাকায় আমদানি সংশ্লিষ্টদের ভিড়

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

এখনো পুরোপুরি স্বাভাবিক হয়নি ফ্লাইট চলাচল
এখনো পুরোপুরি স্বাভাবিক হয়নি ফ্লাইট চলাচল

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রথম সন্তানের অপেক্ষায় পরিণীতি-রাঘব, সন্তান জন্মাবে দিল্লিতেই
প্রথম সন্তানের অপেক্ষায় পরিণীতি-রাঘব, সন্তান জন্মাবে দিল্লিতেই

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

সাভারে শিক্ষার্থীকে ধর্ষণের ঘটনায় প্রধান আসামি গ্রেফতার
সাভারে শিক্ষার্থীকে ধর্ষণের ঘটনায় প্রধান আসামি গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

এমএলএসে মেসির রাজত্ব : ২৯ গোলসহ ১৯ অ্যাসিস্ট, পেলেন গোল্ডেন বুট
এমএলএসে মেসির রাজত্ব : ২৯ গোলসহ ১৯ অ্যাসিস্ট, পেলেন গোল্ডেন বুট

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আরও দুটি উন্নত সংস্করণের ব্যালিস্টিক ক্ষেপণাস্ত্র উন্মোচন করল ইরান
আরও দুটি উন্নত সংস্করণের ব্যালিস্টিক ক্ষেপণাস্ত্র উন্মোচন করল ইরান

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যাত্রীচাপ সামলাতে সময় বাড়ল মেট্রোরেল চলাচলের
যাত্রীচাপ সামলাতে সময় বাড়ল মেট্রোরেল চলাচলের

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

দীপাবলিতে উদ্বেগে সুনীতা
দীপাবলিতে উদ্বেগে সুনীতা

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের বাড়িভাড়া সর্বনিম্ন ২০০০ টাকা নির্ধারণ
এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের বাড়িভাড়া সর্বনিম্ন ২০০০ টাকা নির্ধারণ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সর্বাধিক পঠিত
শাহজালাল বিমানবন্দরে আগুনের সূত্রপাত যেখান থেকে
শাহজালাল বিমানবন্দরে আগুনের সূত্রপাত যেখান থেকে

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শাহজালাল বিমানবন্দরে কার্গো ভিলেজে ভয়াবহ আগুন
শাহজালাল বিমানবন্দরে কার্গো ভিলেজে ভয়াবহ আগুন

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিলিয়ন ডলারের ক্ষতি বলছেন ব্যবসায়ীরা
বিলিয়ন ডলারের ক্ষতি বলছেন ব্যবসায়ীরা

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দুর্ঘটনা নাকি নাশকতা
দুর্ঘটনা নাকি নাশকতা

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মৃত্যুদণ্ডের মুখোমুখি শেখ হাসিনা: দ্য টেলিগ্রাফ
মৃত্যুদণ্ডের মুখোমুখি শেখ হাসিনা: দ্য টেলিগ্রাফ

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

লেবাননে গাদ্দাফির ছেলে জামিন, তবে কার্যকরে দরকার ১১০ কোটি ডলার
লেবাননে গাদ্দাফির ছেলে জামিন, তবে কার্যকরে দরকার ১১০ কোটি ডলার

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের বাড়িভাড়া সর্বনিম্ন ২০০০ টাকা নির্ধারণ
এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের বাড়িভাড়া সর্বনিম্ন ২০০০ টাকা নির্ধারণ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আগামী পাঁচ দিন বৃষ্টির সম্ভাবনা
আগামী পাঁচ দিন বৃষ্টির সম্ভাবনা

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

২৫০ কারখানার পণ্য পুড়ে যাওয়ার আশঙ্কা করছেন বিজিএমইএ সভাপতি
২৫০ কারখানার পণ্য পুড়ে যাওয়ার আশঙ্কা করছেন বিজিএমইএ সভাপতি

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আগুন নিয়ন্ত্রণে রোবটের ব্যবহার
আগুন নিয়ন্ত্রণে রোবটের ব্যবহার

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নাহিদ ইসলাম ‘সংগ্রামী নেতা’: জয়নুল আবদিন ফারুক
নাহিদ ইসলাম ‘সংগ্রামী নেতা’: জয়নুল আবদিন ফারুক

১৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

চট্টগ্রাম বন্দরে ১২০০ টন পণ্য নিয়ে জাহাজডুবি
চট্টগ্রাম বন্দরে ১২০০ টন পণ্য নিয়ে জাহাজডুবি

১১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

‘জুলাই সনদে স্বাক্ষর না করে এনসিপি রাজনীতি থেকে ছিটকে যায়নি’
‘জুলাই সনদে স্বাক্ষর না করে এনসিপি রাজনীতি থেকে ছিটকে যায়নি’

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

হঠাৎ বিয়ে করে চমকে দিলেন ‘দঙ্গল’ খ্যাত জায়রা ওয়াসিম
হঠাৎ বিয়ে করে চমকে দিলেন ‘দঙ্গল’ খ্যাত জায়রা ওয়াসিম

১৫ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

মিরপুরের ধীরগতির পিচে জয় বাংলাদেশের
মিরপুরের ধীরগতির পিচে জয় বাংলাদেশের

১৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আফগানিস্তানকে কড়া হুঁশিয়ারি পাকিস্তানের
আফগানিস্তানকে কড়া হুঁশিয়ারি পাকিস্তানের

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নেতানিয়াহু ও গ্যালান্টের গ্রেফতারি পরোয়ানা বিষয়ে আপিল প্রত্যাখ্যান আইসিসির
নেতানিয়াহু ও গ্যালান্টের গ্রেফতারি পরোয়ানা বিষয়ে আপিল প্রত্যাখ্যান আইসিসির

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শিক্ষকদের ন্যায্য দাবির প্রতি বিএনপির সমর্থন, বিশৃঙ্খলা সৃষ্টিতে হুঁশিয়ারি
শিক্ষকদের ন্যায্য দাবির প্রতি বিএনপির সমর্থন, বিশৃঙ্খলা সৃষ্টিতে হুঁশিয়ারি

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতে ২৪ ট্রান্সজেন্ডার ব্যক্তির গণ-আত্মহত্যার চেষ্টা, নেপথ্যে যা...
ভারতে ২৪ ট্রান্সজেন্ডার ব্যক্তির গণ-আত্মহত্যার চেষ্টা, নেপথ্যে যা...

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঢাকার ৪ হাসপাতাল প্রস্তুত রাখা হয়েছে : স্বাস্থ্য অধিদপ্তর
ঢাকার ৪ হাসপাতাল প্রস্তুত রাখা হয়েছে : স্বাস্থ্য অধিদপ্তর

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ম্যাচসেরা হয়ে যা বললেন রিশাদ
ম্যাচসেরা হয়ে যা বললেন রিশাদ

১২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

যুদ্ধবিরতিতে সম্মত পাকিস্তান-আফগানিস্তান
যুদ্ধবিরতিতে সম্মত পাকিস্তান-আফগানিস্তান

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঢাকাগামী ফ্লাইট নামছে চট্টগ্রাম ও সিলেটে
ঢাকাগামী ফ্লাইট নামছে চট্টগ্রাম ও সিলেটে

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জুলাই সনদ অনুষ্ঠান ঘিরে সংঘর্ষ: ৯০০ জনের বিরুদ্ধে মামলা
জুলাই সনদ অনুষ্ঠান ঘিরে সংঘর্ষ: ৯০০ জনের বিরুদ্ধে মামলা

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘জুলাই সনদ’ বাংলাদেশের রাজনৈতিক পালাবদলের মাইলফলক : ইইউ
‘জুলাই সনদ’ বাংলাদেশের রাজনৈতিক পালাবদলের মাইলফলক : ইইউ

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সবার সম্মিলিত প্রচেষ্টায় আগুন অনেকটা নিয়ন্ত্রণে এসেছে: বেবিচক
সবার সম্মিলিত প্রচেষ্টায় আগুন অনেকটা নিয়ন্ত্রণে এসেছে: বেবিচক

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দীপাবলিতে স্বপ্নের বাড়িতে উঠছেন রণবীর-আলিয়া
দীপাবলিতে স্বপ্নের বাড়িতে উঠছেন রণবীর-আলিয়া

২১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

৪৫ বছর ছদ্মবেশে বিলাসী জীবন, অবশেষে বিচারের মুখে গুম-খুনের হোতা গোয়েন্দাপ্রধান
৪৫ বছর ছদ্মবেশে বিলাসী জীবন, অবশেষে বিচারের মুখে গুম-খুনের হোতা গোয়েন্দাপ্রধান

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিএনপি ক্ষমতায় গেলে চিকিৎসা ক্ষেত্রে আমূল পরিবর্তন আনবে: তারেক রহমান
বিএনপি ক্ষমতায় গেলে চিকিৎসা ক্ষেত্রে আমূল পরিবর্তন আনবে: তারেক রহমান

১৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শাহজালাল বিমানবন্দরে ফ্লাইট চলাচল শুরু
শাহজালাল বিমানবন্দরে ফ্লাইট চলাচল শুরু

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
বেতন ৮০ হাজার, সম্পদ হাজার কোটি টাকার
বেতন ৮০ হাজার, সম্পদ হাজার কোটি টাকার

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপির নওশাদ, জামায়াতের ইকবাল, এনসিপির সারজিস
বিএনপির নওশাদ, জামায়াতের ইকবাল, এনসিপির সারজিস

নগর জীবন

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

অমিতাভকে কেন চোখে চোখে রাখতেন জয়া বচ্চন
অমিতাভকে কেন চোখে চোখে রাখতেন জয়া বচ্চন

শোবিজ

এখনো সিঙ্গেল ইধিকা
এখনো সিঙ্গেল ইধিকা

শোবিজ

বাংলাদেশকে একাই জেতালেন রিশাদ
বাংলাদেশকে একাই জেতালেন রিশাদ

মাঠে ময়দানে

অভিনয় নিয়ে আফজাল
অভিনয় নিয়ে আফজাল

শোবিজ

মোশাররফ করিমের গল্প
মোশাররফ করিমের গল্প

শোবিজ

প্রদর্শকরা কেন প্রযোজনায় নেই
প্রদর্শকরা কেন প্রযোজনায় নেই

শোবিজ

প্রচারে বিএনপি জামায়াত এনসিপি ইসলামি দল
প্রচারে বিএনপি জামায়াত এনসিপি ইসলামি দল

নগর জীবন

প্রেমিকের নানাবাড়িতে কিশোরীর লাশ
প্রেমিকের নানাবাড়িতে কিশোরীর লাশ

দেশগ্রাম

ট্রেন চালু, যাত্রাবিরতির দাবি
ট্রেন চালু, যাত্রাবিরতির দাবি

দেশগ্রাম

পরমাণু কর্মসূচিতে আন্তর্জাতিক নিষেধাজ্ঞা মানবে না ইরান
পরমাণু কর্মসূচিতে আন্তর্জাতিক নিষেধাজ্ঞা মানবে না ইরান

পূর্ব-পশ্চিম

নৌকাই ভরসা লাখো মানুষের
নৌকাই ভরসা লাখো মানুষের

দেশগ্রাম

মাছ ধরা উৎসব, হতাশ শিকারিরা
মাছ ধরা উৎসব, হতাশ শিকারিরা

দেশগ্রাম

কবরস্থান সংকট দিল্লিতে!
কবরস্থান সংকট দিল্লিতে!

পূর্ব-পশ্চিম

ভক্তের পদচারণে মুখর সাঁইজির আখড়া
ভক্তের পদচারণে মুখর সাঁইজির আখড়া

পেছনের পৃষ্ঠা

উত্তরাঞ্চলে দিনে গরম রাতে ঠান্ডা
উত্তরাঞ্চলে দিনে গরম রাতে ঠান্ডা

দেশগ্রাম

ধান খেতে গৃহবধূর, ঘরে বৃদ্ধার গলা কাটা লাশ
ধান খেতে গৃহবধূর, ঘরে বৃদ্ধার গলা কাটা লাশ

দেশগ্রাম

কাজের লোকের কোদালের আঘাতে মৃত্যু, লাশ ফেলা হয় নলকূপে
কাজের লোকের কোদালের আঘাতে মৃত্যু, লাশ ফেলা হয় নলকূপে

দেশগ্রাম

চীনে শীর্ষ ৯ জেনারেল বহিষ্কার
চীনে শীর্ষ ৯ জেনারেল বহিষ্কার

পূর্ব-পশ্চিম

আতঙ্কের নাম কিশোর গ্যাং
আতঙ্কের নাম কিশোর গ্যাং

দেশগ্রাম

সড়কে প্রাণ গেল তিন মোটরসাইকেল আরোহীর
সড়কে প্রাণ গেল তিন মোটরসাইকেল আরোহীর

দেশগ্রাম

গাজা পুনর্গঠনে জরুরি পদক্ষেপের আহ্বান এরদোগানের
গাজা পুনর্গঠনে জরুরি পদক্ষেপের আহ্বান এরদোগানের

পূর্ব-পশ্চিম

ইউক্রেনকে দূরপাল্লার মিসাইল না দেওয়ার সিদ্ধান্ত ট্রাম্পের
ইউক্রেনকে দূরপাল্লার মিসাইল না দেওয়ার সিদ্ধান্ত ট্রাম্পের

পূর্ব-পশ্চিম

বিএনপির দুই গ্রুপে সংঘর্ষ গুলি, আহত ৩০
বিএনপির দুই গ্রুপে সংঘর্ষ গুলি, আহত ৩০

দেশগ্রাম

ইকসু রোডম্যাপের দাবিতে বিক্ষোভ
ইকসু রোডম্যাপের দাবিতে বিক্ষোভ

দেশগ্রাম

বিমানবন্দরে ভয়াবহ আগুন
বিমানবন্দরে ভয়াবহ আগুন

প্রথম পৃষ্ঠা

নিষিদ্ধ সময় ইলিশ শিকার ৫৪১ জেলের দন্ড
নিষিদ্ধ সময় ইলিশ শিকার ৫৪১ জেলের দন্ড

দেশগ্রাম

চলে গেলেন নোবেলজয়ী পদার্থবিদ চেন নিং
চলে গেলেন নোবেলজয়ী পদার্থবিদ চেন নিং

পূর্ব-পশ্চিম