শিরোনাম
প্রকাশ: ২০:০৯, রবিবার, ০৫ এপ্রিল, ২০২০

ইউরোপীয় দেশগুলো অর্থনীতি নিয়ে ভাবতে গিয়ে এই বিপর্যয় ডেকে এনেছে

আমিনুল ইসলাম
অনলাইন ভার্সন
ইউরোপীয় দেশগুলো অর্থনীতি নিয়ে ভাবতে গিয়ে এই বিপর্যয় ডেকে এনেছে

আজ ১৮ জন রোগী শনাক্ত হয়েছে বাংলাদেশে। গত পরশু ছিল ৫ জন, গতকাল ৯ জন আর আজ ১৮ জন। কতো হারে বাড়ছে সেটা আপনারা'ই হিসাব করে নিন।

এটা তো সরকারি হিসাব। এর বাইরের হিসাব নিশ্চয় অন্য রকম হবে।

আজ অবশ্য সরকারের পক্ষ থেকে যিনি ব্রিফ করেছেন, তিনিও বলেছেন সামনে কঠিন সময় আসছে। তিনি এটাও বলেছেন স্বল্প মাত্রায় কমিউনিটি ট্রান্সমিশন শুরু হয়েছে।

স্বল্প মাত্রায় কমিউনিটি ট্রান্সমিশন মানে কি?

কমিউনিটি ট্রান্সমিশন মানে'ই তো ব্যাপারটা বড় আকারে ছড়িয়ে যাচ্ছে কিংবা যাবে।

যেমন ধরুন আজ যেই ১৮ জন আক্রান্ত হয়েছে এর মাঝে ঢাকার মিরপুর এলাকাতেই ১১ জন। এর মানে পরিষ্কার বুঝা যাচ্ছে মিরপুর এলাকাতে রোগ'টি ছড়িয়ে গেছে। আস্তে আস্তে এটা পুরো ঢাকা শহর এবং অন্যান্য জায়গাতেও ছড়িয়ে যাবে। এছাড়া গাইবান্ধা, মাদারীপুর, নারায়ণগঞ্জ জেলাকেও বলা হচ্ছে বাংলাদেশের হট স্পট।

ইতালিতেও কিন্তু এমন'ই ছিল। ওদের উত্তরের লম্বারডি প্রদেশে'ই কিন্তু অবস্থা সব চাইতে খারাপ হয়েছে।

এখন প্রশ্ন হচ্ছে- এই যে এতো দিন ধরে বলে আসছি কারফিউ জারি করেন, শুনলেন না!

যা হোক, এখন সমালোচনার সময় না। তার চাইতে বরং কি করলে ভালো হবে সেটা নিয়ে'ই বোধকরি সবার ভাবা উচিত ।

একটা ব্যাপার মাথায় রাখতে হবে, এটি ছড়িয়ে যেতে শুরু করেছে বাংলাদেশে এবং আরও ছড়াবে। সুতরাং ধরে নিতে হবে, অনেক মানুষ মারা যাবে এবং অনেকেই আক্রান্ত হবে আবার অনেকে আক্রান্ত হয়েও সহজ স্বাভাবিক ভাবে ঘুরে বেড়াবে। এই ভাইরাসটির ধরণ'ই এমন। যার কারণে এটি ভয়াবহ। কারো শরীরে সে কায়দা করতে পারে না; আবার কাউকে একদম মৃত্যু'র কাছাকাছি নিয়ে যায়। এজন্য এটি ছড়াচ্ছে দ্রুত গতিতে। যার শরীরে খুব একটা সমস্যা করে না; সে তো আক্রান্ত হয়েও ঘুরে বেড়াচ্ছে না জেনে'ই! এভাবে'ই সে ছড়িয়ে দিচ্ছে অন্যদের শরীরেও।

তো এখন করণীয় কি?

প্রথম বিষয় হচ্ছে ইউরোপ-আমেরিকার মতো দেশগুলোও এই ভাইরাসকে দমন করতে পারেনি। ওরাও অনেক ভুল করেছে। ওদের দেশেও সবাইকে ওরা চিকিৎসা দিতে পারছে না।

সুতরাং আমাদের সরকার যা যা ভুল করেছে, সেটা তো করেছেই; এখন আর এসব না ভেবে কি করা যায় সেটা ভাবতে হবে।

অনেকেই মারা যাবে, আবার অনেক'কে চিকিৎসা দেয়া যাবে না। এটা সম্ভবও না। কারন যদি দ্রুত ছড়িয়ে আয় বা আউট ব্রেক হয়; তাহলে এতো মানুষকে চিকিৎসা দেয়া সম্ভব না।

এরপরও যাতে কম মানুষ মারা যায়, বিস্তার যাতে খুব বেশি না হয়; এই পর্যায়ে এসেও যা যা করতে হবে।

-প্রথম কাজ হচ্ছে ঢাকাকে বিচ্ছিন্ন করে দিন অন্যসব জায়গা থেকে। শুনতে পাচ্ছি আজ থেকে নাকি ঢাকা থেকে কেউ বের কিংবা ঢুকতে পারবে না। এটা আরও কঠোর করুন।

-ঢাকার মাঝে যেই জায়গাগুলো বেশি আক্রান্ত, এই যেমন মিরপুর এলাকাকে পুরো ঢাকা থেকে বিচ্ছিন্ন করে দিন। ওই এলাকায় কেউ ঢুকতে কিংবা বের হতে পারবে না। এটা এখনই করতে হবে।

- এছাড়া দেশের অন্যান্য জেলা এবং অঞ্চল যে গুলোতে আক্রান্তের সংখ্যা বেশি কিংবা একজন করোনা রোগীও পাওয়া গেছে; সেখানেও এমন ব্যবস্থা নিতে হবে।

- পুরো দেশে'ই কেউ জরুরি প্রয়োজন ছাড়া বের হতে পারবে না। সবাইকে বাসাতে'ই থাকতে হবে। এখন প্রশ্ন হচ্ছে, তাহলে তারা কিভাবে জিনিসপত্র কিনবে?

-জরুরি প্রয়োজনে খাদ্য সামগ্রী এবং ওষুধ কেনার জন্য এক পরিবারের একজন'ই বের হতে পারবে। এর বেশি কেউ বের হতে পারবে না।

-সবাই বাসায় থাকবে। এর মাঝে কেউ যদি করোনায় অসুস্থ হয়ে যায়; তাহলে সে হাসপাতালে যাবে না। কোথাও যাবে না। প্রতিটা জেলায় আলাদা করে ইউনিট খুলুন। যেখানে তাদের ফোন নাম্বার দেয়া থাকবে। কেউ খুব বেশি অসুস্থ হয়ে গেলে, তখন তার বাসায় গিয়ে নমুনা সংগ্রহ করতে হবে। অবস্থা খারাপ হলেই কেবল হাসপাতালে নেয়া হবে তাকে।

-এখন প্রশ্ন হচ্ছে, এর জন্য প্রচুর জনবল দরকার। তাছাড়া মানুষ তো ঘরে থাকতেও চায় না। সেই ক্ষেত্রে কি করা?

-পুলিশ, সেনাবাহিনীসহ আপনাদের তো সেচ্ছাসেবক লীগ, দল কতো কিছু আছে। এদের কাজ তো কেবল দুই নাম্বারি করে কোটি টাকার মালিক হওয়া না। মানুষের সেবা দেবার জন্য'ই না সেচ্ছাসেবী। এদের ট্রেনিং দিয়ে এরপর কাজে নামিয়ে দিন। এখন না হয় মানুষ সেবা করল। এরপর সব ঠিক হয়ে গেলে আবার আপনারা কোটিপতি হয়েন, সমস্যা নেই। তাও মানুষগুলো বেঁচে যাক।

- এছাড়া দেশের শহর অঞ্চলে অনেক বস্তি আছে, সেখানে অনেক মানুষ এক সঙ্গে থাকে, বাথরুম থেকে শুরু করে টয়লেট এক সঙ্গে শেয়ার করে। এদের ক্ষেত্রে কি হবে?

-প্রত্যেক পাড়া-মহল্লা থেকে শুরু করে সব জায়গায় পুলিশ পাঠানো হোক, নইলে সেনাবাহিনীর সহায়তায় সেচ্ছাসেবীদের পাঠানো হোক। এরা খেয়াল রাখবে কেউ বিনা কারনে বের হয় কিনা। বের হলেই জেলে দিয়ে দিন।

-একই কথা প্রযোজ্য বস্তি এলাকাগুলোর জন্যও। সেখানেও আপনাদের মানুষ থাকবে। পাহারা দিবে। কেউ নিজ ঘর থেকে বের হতে পারবে না। তাদের খাদ্য কিংবা জরুরী চিকিৎসা সেবা দরকার হলে সেনাবাহিনীর লোক কিংবা সেচ্ছাসেবী যারা আছে, তাদেরকে বললে তারা পৌঁছে দিবে।

-এছাড়া প্রতিটা জেলার জন্য আলাদা করে হটলাইন চালু করুন। কারো যদি জরুরি চিকিৎসা লাগে, সেটার জন্য একটা কিংবা দুইটা লাইন থাকবে। কারো যদি খাদ্য সামগ্রী না থাকে, সেটার জন্য আলাদা লাইন থাকবে।

-আমরা বাংলাদেশিরা চারিত্রিক ভাবে'ই যেন একটু কেমন। এই ক্ষেত্রেও অনেকে সুযোগ নিতে চাইবে। সরকারের কাছ থেকে প্রয়োজন ছাড়াও ত্রাণ কিংবা সাহায্য চাইবে। সেই ক্ষেত্রে আপনাদেরকে প্রতিটি এলাকার জন্য মানুষ তৈরি করে রাখতে হবে; যারা জানে সত্যিকার অর্থে কাদের প্রয়োজন।

-এইসব কিছু সমন্বয় করতে হবে একটা জায়গা থেকে। এটা এমনকি দূরে বসেও করা সম্ভব। এমনকি আমার মতো মানুষের পক্ষেও সম্ভব বিদেশে থেকে! স্রেফ সঠিক চিন্তা এবং পরিকল্পনা করতে হবে। এরপর সেটা মাঠে প্রয়োগ করতে হবে।

-ডাক্তার এবং নার্সদের সাহায্য করার জন্য ক্যাপাসিটি বাড়াতে হবে। দরকার হয় সেচ্ছাসেবীদের কয়েক দিনের ট্রেনিং দিয়ে জরুরি প্রয়োজনে কাজে লাগান।

-এতো কিছুর পরও অনেক মানুষ মারা যাবে। আমি কিংবা আমরাও মরে যেতে পারি। কারণ এই রোগ কাউকে ছেড়ে কথা বলে না। ইংল্যান্ডের প্রধানমন্ত্রী থেকে শুরু করে বস্তি'র মানুষ; সবাইকেই সে আক্রমণ করে।

আপনাদের জানিয়ে রাখি, গতকাল সিএনএন'র ওয়েব সাইটের শিরোনাম ছিল- ভারতে হতে যাচ্ছে ইতিহাসের সব চাইতে ভয়াবহ মানবিক বিপর্যয়।

কারণ কি জানেন তো?

এটি একজন ডাক্তার বলেছেন। কারণ পৃথিবীর সবচাইতে বড় বস্তি ধারাবি বস্তিতে একজন করোনা রোগী গতকাল মারা গেছে। এই বস্তিতে হাজার হাজার মানুষ গাদাগাদি করে থাকে। একই বাথরুম থেকে শুরু করে অনেক কিছু শেয়ার করে। ওই বস্তিতে যদি এটি ছড়িয়ে যায়, যেটা হয়ত গেছে'ই; তাহলে ইতিহাসের সব চাইতে বড় মানবিক বিপর্যয় হয়তো পৃথিবীবাসী'কে দেখতে হবে।

আমরাও কিন্তু খুব দূরে নই। তাই আজ এবং এখনই ব্যবস্থা নিন। সঠিক তথ্য দিন। রোগী করোনায় আক্রান্ত হয়ে মারা গেলে বলে দিন করোনায় আক্রান্ত হয়ে মারা গেছে। আমরা দরিদ্র দেশ। অনেক টেস্ট করাও আমাদের পক্ষে সম্ভব না। এটি উন্নত দেশের পক্ষেও সম্ভব হচ্ছে না। তাই যা বলার খুব স্বচ্ছ ভাবে বলুন।

আমরা বাংলাদেশিরা অন্তত এই সব বিষয়গুলো বুঝতে পারি। কেউ আপনাদের দোষ দিবে না। যা ভুল করার তো করেছেন'ই। সেটা ইউরোপ-আমেরিকার সরকারও করেছে। কারণ কারো'ই এর আগে এমন অভিজ্ঞতা ছিল না।

এখন অন্তত যাতে কম মানুষ মারা যায়, বিস্তারটা যাতে একটু কম ছড়ায়; এজন্য এই জন্য আজ এবং এক্ষুনি ব্যবস্থা নিন।

আমি জানি এতো দিন সব কিছু বন্ধ থাকলে দেশের অর্থনীতি কিভাবে চলবে, সেটা একটা প্রশ্ন।

এই এক'ই প্রশ্ন ইউরোপ-আমেরিকার দেশগুলোরও ছিল।

আমি অর্থনীতিবিদ নই; তাই এই বিষয়ে হয়ত মতামত দিতে পারব না। তবে উচিত হবে যারা এই বিষয়ে এক্সপার্ট, তাদের সঙ্গে এখন'ই কথা বলা। এই জরুরি পরিস্থিতে কিভাবে অর্থনীতি'কে বাঁচিয়ে রাখা যায় কিংবা করোনা চলে গেলে কিভাবে আবার আমরা শুরু করবো, এই পরিকল্পনাও এখন থেকে করতে হবে।

একটা জিনিস মনে রাখবেন, ইউরোপীয় দেশগুলো অর্থনীতি নিয়ে ভাবতে গিয়ে এই বিপর্যয় ডেকে এনেছে। আজ'ই ইংল্যান্ডে আরও কড়াকড়ি আরোপ করা হয়েছে। ওরাও সব কিছু বন্ধ করেছে। কিন্তু অনেক দেরি'তে। এতে কি হয়েছে জানেন?

না তারা অর্থনীতি বাঁচাতে পেরেছে, না পারছে মানুষের জীবন রক্ষা করতে। মাঝখান থেকে ওরা দুই দিক থেকে'ই ভেঙে পড়েছে!

আমাদের উচিত হবে ওদের ভুল থেকে শিক্ষা নেয়া।

আজ এবং এখনই পরিকল্পনা করুন, সমন্বয় সাধন করুন। যাতে বার বার পরিকল্পনা পরিবর্তন করতে না হয়।

নয়তো ইতিহাসের সবচাইতে ভয়াবহ মানবিক বিপর্যয় আমাদের দেখতে হতে পারে এবং আমি, আপনি কিংবা আমাদের অনেক প্রিয়জন এই গ্রহ থেকে হারিয়ে যাবে।

(ফেসবুক থেকে সংগৃহীত)

বিডি প্রতিদিন/আরাফাত

এই বিভাগের আরও খবর
আশিক চৌধুরী ইস্যুতে ক্ষমা চাইলেন ছাত্রদলের সেই নেত্রী
আশিক চৌধুরী ইস্যুতে ক্ষমা চাইলেন ছাত্রদলের সেই নেত্রী
‘কত বছর ধরে ইন্ডাস্ট্রি ডুবাচ্ছেন সেটা একবার ভাবেন’
‘কত বছর ধরে ইন্ডাস্ট্রি ডুবাচ্ছেন সেটা একবার ভাবেন’
‘একটা সিনেমা আটকে দেয়া মানে কতগুলো স্বপ্নকে দাফন করে দেয়া’
‘একটা সিনেমা আটকে দেয়া মানে কতগুলো স্বপ্নকে দাফন করে দেয়া’
‌এবারের শোভাযাত্রা কেবল আরও ইনক্লুসিভ হবে তা না, আরও কালারফুল হবে
‌এবারের শোভাযাত্রা কেবল আরও ইনক্লুসিভ হবে তা না, আরও কালারফুল হবে
ফেব্রুয়ারিতে ইন্টারনেটে ২৬৮ ভুল তথ্য শনাক্ত করেছে রিউমার স্ক্যানার
ফেব্রুয়ারিতে ইন্টারনেটে ২৬৮ ভুল তথ্য শনাক্ত করেছে রিউমার স্ক্যানার
নতুন জীবনের জন্য দোয়া চাইলেন সারজিস
নতুন জীবনের জন্য দোয়া চাইলেন সারজিস
আগে সুন্দর করে একটু বাঁচি, তারপর হাজারো প্রশ্নের উত্তর দেব
আগে সুন্দর করে একটু বাঁচি, তারপর হাজারো প্রশ্নের উত্তর দেব
হাসিনার কারণে বিএনপিতে যোগ দিতে চেয়েছিলেন তার স্বামী ড. ওয়াজেদ!
হাসিনার কারণে বিএনপিতে যোগ দিতে চেয়েছিলেন তার স্বামী ড. ওয়াজেদ!
জামায়াত নেতাদের প্রশংসা করে ফেসবুকে যা লিখলেন গোলাম রাব্বানী
জামায়াত নেতাদের প্রশংসা করে ফেসবুকে যা লিখলেন গোলাম রাব্বানী
‘যে বলে কেন প্রেমে পড়েছি জানি না, ওরা মিথ্যা বলে’
‘যে বলে কেন প্রেমে পড়েছি জানি না, ওরা মিথ্যা বলে’
মা অসুস্থ-বাবা কারাগারে, সেই দুঃসময়ের স্মৃতিচারণ করলেন মির্জা ফখরুলের মেয়ে
মা অসুস্থ-বাবা কারাগারে, সেই দুঃসময়ের স্মৃতিচারণ করলেন মির্জা ফখরুলের মেয়ে
আমরা বিভাজনের বদলে ঐক্য চাই: হাসনাত আব্দুল্লাহ
আমরা বিভাজনের বদলে ঐক্য চাই: হাসনাত আব্দুল্লাহ
সর্বশেষ খবর
পোপ হওয়ার দৌড়ে এগিয়ে পিয়েত্রো পারোলিন
পোপ হওয়ার দৌড়ে এগিয়ে পিয়েত্রো পারোলিন

৩৩ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চ্যাম্পিয়নস লিগে বার্সা-ইন্টারের রোমাঞ্চকর ড্র
চ্যাম্পিয়নস লিগে বার্সা-ইন্টারের রোমাঞ্চকর ড্র

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১ মে)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১ মে)

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জাকসু নির্বাচনের তফসিল ঘোষণা
জাকসু নির্বাচনের তফসিল ঘোষণা

৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

আমরা জানতাম ঘুরে দাঁড়াতে পারব: শান্ত
আমরা জানতাম ঘুরে দাঁড়াতে পারব: শান্ত

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

দিল্লি হাটে ভয়াবহ আগুন
দিল্লি হাটে ভয়াবহ আগুন

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এবার পাকিস্তানের জন্য আকাশসীমা বন্ধ করল ভারত
এবার পাকিস্তানের জন্য আকাশসীমা বন্ধ করল ভারত

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পুলিশ সপ্তাহ উপলক্ষে বিভিন্ন মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টাদের সঙ্গে পুলিশের মতবিনিময়
পুলিশ সপ্তাহ উপলক্ষে বিভিন্ন মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টাদের সঙ্গে পুলিশের মতবিনিময়

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

'উৎকৃষ্ট গণতন্ত্রের সমাজভূমি নির্মিত হলেই শ্রমজীবী মানুষের অধিকার প্রতিষ্ঠা পাবে'
'উৎকৃষ্ট গণতন্ত্রের সমাজভূমি নির্মিত হলেই শ্রমজীবী মানুষের অধিকার প্রতিষ্ঠা পাবে'

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পুলিশের বিশ্বাসযোগ্যতা অনেক বেড়েছে : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
পুলিশের বিশ্বাসযোগ্যতা অনেক বেড়েছে : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পদোন্নতির বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্রের প্রতিবাদে বিসিএস হেলথ ফোরামের অবস্থান কর্মসূচি
পদোন্নতির বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্রের প্রতিবাদে বিসিএস হেলথ ফোরামের অবস্থান কর্মসূচি

৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

চট্টগ্রামে শব্দ দূষণ প্রতিরোধে সাইকেল র‍্যালি
চট্টগ্রামে শব্দ দূষণ প্রতিরোধে সাইকেল র‍্যালি

৭ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

বিদ্যুৎস্পৃষ্টে বৃদ্ধের মৃত্যু
বিদ্যুৎস্পৃষ্টে বৃদ্ধের মৃত্যু

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জনতার হাতে আটক যুবলীগ নেতাকে পুলিশে সোপর্দ
জনতার হাতে আটক যুবলীগ নেতাকে পুলিশে সোপর্দ

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পিকআপ-অটোরিকশা সংঘর্ষে নিহত ১
পিকআপ-অটোরিকশা সংঘর্ষে নিহত ১

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শ্রমিকের অধিকার প্রতিষ্ঠাই হবে মে দিবসের অঙ্গীকার : শিমুল বিশ্বাস
শ্রমিকের অধিকার প্রতিষ্ঠাই হবে মে দিবসের অঙ্গীকার : শিমুল বিশ্বাস

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ডুয়েটে আন্তঃহল ভলিবল প্রতিযোগিতা-২০২৫ এর উদ্বোধন
ডুয়েটে আন্তঃহল ভলিবল প্রতিযোগিতা-২০২৫ এর উদ্বোধন

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

লিবিয়া থেকে কাল দেশে ফিরছেন ১৭৭ বাংলাদেশি
লিবিয়া থেকে কাল দেশে ফিরছেন ১৭৭ বাংলাদেশি

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কলাপাড়ায় অবহিতকরণ সভা
কলাপাড়ায় অবহিতকরণ সভা

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রাম বন্দরের সক্ষমতা বৃদ্ধির উদ্যোগ ত্বরান্বিত করতে প্রধান উপদেষ্টার নির্দেশ
চট্টগ্রাম বন্দরের সক্ষমতা বৃদ্ধির উদ্যোগ ত্বরান্বিত করতে প্রধান উপদেষ্টার নির্দেশ

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১১ মাস পর হিলিতে ভারত থেকে কচুরমুখি আমদানি
১১ মাস পর হিলিতে ভারত থেকে কচুরমুখি আমদানি

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বসিলা ও বেড়িবাঁধ সড়কের যানজট নিরসনে ডিএমপির নতুন নির্দেশনা
বসিলা ও বেড়িবাঁধ সড়কের যানজট নিরসনে ডিএমপির নতুন নির্দেশনা

৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

কলাপাড়ায় সন্ত্রাসী হামলায় শিক্ষার্থী আহত
কলাপাড়ায় সন্ত্রাসী হামলায় শিক্ষার্থী আহত

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মাদ্রাসাছাত্রকে হত্যার অভিযোগ
মাদ্রাসাছাত্রকে হত্যার অভিযোগ

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গাজায় ইসরায়েলি হামলায় একদিনে নিহত ৩৫
গাজায় ইসরায়েলি হামলায় একদিনে নিহত ৩৫

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের বদলি নিয়ে যা জানা গেল
এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের বদলি নিয়ে যা জানা গেল

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাবেক সংসদ সদস্য শাহরিন ইসলাম তুহিনের মুক্তির 
দাবিতে নীলফামারীতে আইনজীবীদের বিক্ষোভ
সাবেক সংসদ সদস্য শাহরিন ইসলাম তুহিনের মুক্তির  দাবিতে নীলফামারীতে আইনজীবীদের বিক্ষোভ

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ফেসবুকে ছড়িয়ে পড়েছে ‘তাণ্ডব’র শুটিং দৃশ্য
ফেসবুকে ছড়িয়ে পড়েছে ‘তাণ্ডব’র শুটিং দৃশ্য

৮ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

'সংস্কার যেটুকু প্রয়োজন দ্রুত সেরে নির্বাচন দিন'
'সংস্কার যেটুকু প্রয়োজন দ্রুত সেরে নির্বাচন দিন'

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ঝিনাইদহে মাদক কারবারি আটক
ঝিনাইদহে মাদক কারবারি আটক

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
পাকিস্তানি যুদ্ধবিমানের তাড়া খেয়ে পিছু হটেছে ভারতীয় রাফাল
পাকিস্তানি যুদ্ধবিমানের তাড়া খেয়ে পিছু হটেছে ভারতীয় রাফাল

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সৌদি আরবে ঈদুল আজহার সম্ভাব্য তারিখ ঘোষণা
সৌদি আরবে ঈদুল আজহার সম্ভাব্য তারিখ ঘোষণা

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘২২৭ জনকে হত্যার লাইসেন্স পেয়ে গেছি’, অডিওটি শেখ হাসিনার
‘২২৭ জনকে হত্যার লাইসেন্স পেয়ে গেছি’, অডিওটি শেখ হাসিনার

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘মুক্তিযোদ্ধা’র সনদ বাতিলের তালিকায় আলোচিত নামগুলো কারা?
‘মুক্তিযোদ্ধা’র সনদ বাতিলের তালিকায় আলোচিত নামগুলো কারা?

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মুহুর্মুহু রকেট হামলায় বিপর্যস্ত মার্কিন রণতরী, বাধ্য হলো পিছু হটতে
মুহুর্মুহু রকেট হামলায় বিপর্যস্ত মার্কিন রণতরী, বাধ্য হলো পিছু হটতে

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দাবানলে জ্বলছে ইসরায়েল, হন্য হয়ে পালাচ্ছেন বাসিন্দারা
দাবানলে জ্বলছে ইসরায়েল, হন্য হয়ে পালাচ্ছেন বাসিন্দারা

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘২৪ থেকে ৩৬ ঘণ্টার মধ্যে পাকিস্তানে হামলা চালাতে পারে ভারত’
‘২৪ থেকে ৩৬ ঘণ্টার মধ্যে পাকিস্তানে হামলা চালাতে পারে ভারত’

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারত-পাকিস্তানের যুদ্ধাবস্থা নিয়ে জেল থেকে যে বার্তা দিলেন ইমরান খান
ভারত-পাকিস্তানের যুদ্ধাবস্থা নিয়ে জেল থেকে যে বার্তা দিলেন ইমরান খান

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চীন-পাকিস্তানকে ‘মাথায় রেখেই’ কী রাফাল যুদ্ধবিমান কিনছে ভারত?
চীন-পাকিস্তানকে ‘মাথায় রেখেই’ কী রাফাল যুদ্ধবিমান কিনছে ভারত?

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আব্রাহাম চুক্তিতে যোগ দেয়ার মার্কিন প্রস্তাবে ‘অস্বীকৃতি’ সিরিয়ার
আব্রাহাম চুক্তিতে যোগ দেয়ার মার্কিন প্রস্তাবে ‘অস্বীকৃতি’ সিরিয়ার

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

উচ্চতর গ্রেড পাবেন সরকারি চাকরিজীবীদের টাইম স্কেল ও সিলেকশন গ্রেডপ্রাপ্তরা
উচ্চতর গ্রেড পাবেন সরকারি চাকরিজীবীদের টাইম স্কেল ও সিলেকশন গ্রেডপ্রাপ্তরা

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জ্বালানি তেলের নতুন দাম নির্ধারণ
জ্বালানি তেলের নতুন দাম নির্ধারণ

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘যখন বুঝতে পারলাম কী হচ্ছে, তখন চিৎকার শুরু করি’
‘যখন বুঝতে পারলাম কী হচ্ছে, তখন চিৎকার শুরু করি’

১৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

নতুন ক্ষেপণাস্ত্র-বোট তৈরির ঘোষণা দিল ইরান
নতুন ক্ষেপণাস্ত্র-বোট তৈরির ঘোষণা দিল ইরান

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অভিনেতা সিদ্দিকের ১০ দিনের রিমান্ড চায় পুলিশ
অভিনেতা সিদ্দিকের ১০ দিনের রিমান্ড চায় পুলিশ

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আসছে ‘নাগরিক সেবা বাংলাদেশ’, এক ঠিকানায় মিলবে সব সেবা
আসছে ‘নাগরিক সেবা বাংলাদেশ’, এক ঠিকানায় মিলবে সব সেবা

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পাকিস্তান পারমাণবিক শক্তিধর, কেউ হামলা করার সাহস করবে না : মরিয়ম
পাকিস্তান পারমাণবিক শক্তিধর, কেউ হামলা করার সাহস করবে না : মরিয়ম

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তদন্ত সংস্থার সমন্বয়ক হলেন আনসার উদ্দিন খান পাঠান
তদন্ত সংস্থার সমন্বয়ক হলেন আনসার উদ্দিন খান পাঠান

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রথম আলোর বিরুদ্ধে মামলার আবেদনকারীকে হুমকির অভিযোগ
প্রথম আলোর বিরুদ্ধে মামলার আবেদনকারীকে হুমকির অভিযোগ

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১১৯তম প্রাইজ বন্ডের ড্র, প্রথম বিজয়ী নম্বর ০২৬৪২৫৫
১১৯তম প্রাইজ বন্ডের ড্র, প্রথম বিজয়ী নম্বর ০২৬৪২৫৫

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মিরাজের ঘূর্ণিতে তিনদিনেই জিতল বাংলাদেশ
মিরাজের ঘূর্ণিতে তিনদিনেই জিতল বাংলাদেশ

১১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

প্রাইজবন্ডের ১১৯তম ‘ড্র’ আজ
প্রাইজবন্ডের ১১৯তম ‘ড্র’ আজ

২১ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

বিএনপি নেতা আমানের ১৩ ও তার স্ত্রীর ৩ বছরের সাজা বাতিল
বিএনপি নেতা আমানের ১৩ ও তার স্ত্রীর ৩ বছরের সাজা বাতিল

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পুতিনের যুদ্ধবিরতি ঘোষণা; স্থায়ী চুক্তি চান ট্রাম্প
পুতিনের যুদ্ধবিরতি ঘোষণা; স্থায়ী চুক্তি চান ট্রাম্প

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শ্রমিক অসন্তোষে গাজীপুরে দুই কারখানা অনির্দিষ্টকালের জন্য বন্ধ
শ্রমিক অসন্তোষে গাজীপুরে দুই কারখানা অনির্দিষ্টকালের জন্য বন্ধ

১৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

হাইকোর্টে চিন্ময় দাসের জামিন, স্থগিত চেয়ে রাষ্ট্রপক্ষের আবেদনের শুনানি রবিবার
হাইকোর্টে চিন্ময় দাসের জামিন, স্থগিত চেয়ে রাষ্ট্রপক্ষের আবেদনের শুনানি রবিবার

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আইফোন ১৭-কে টপকে যাবে অ্যান্ড্রয়েড?
আইফোন ১৭-কে টপকে যাবে অ্যান্ড্রয়েড?

২৩ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

চিন্ময় দাসের জামিন হাইকোর্টে
চিন্ময় দাসের জামিন হাইকোর্টে

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মে মাসে দু’টি ঘূর্ণিঝড়ের আভাস
মে মাসে দু’টি ঘূর্ণিঝড়ের আভাস

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অভিনেতা সিদ্দিক ৭ দিনের রিমান্ডে
অভিনেতা সিদ্দিক ৭ দিনের রিমান্ডে

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
সারজিসের সামনে দফায় দফায় মারামারি
সারজিসের সামনে দফায় দফায় মারামারি

পেছনের পৃষ্ঠা

ইশরাক দায়িত্ব নিচ্ছেন কবে
ইশরাক দায়িত্ব নিচ্ছেন কবে

পেছনের পৃষ্ঠা

বসুন্ধরায় প্রবেশে আরও একটি সংযোগসড়ক
বসুন্ধরায় প্রবেশে আরও একটি সংযোগসড়ক

নগর জীবন

এই দুনিয়া এখন তো আর সেই দুনিয়া নাই
এই দুনিয়া এখন তো আর সেই দুনিয়া নাই

সম্পাদকীয়

পদ্মায় বিরল দৃশ্য, আতঙ্ক কৌতূহল
পদ্মায় বিরল দৃশ্য, আতঙ্ক কৌতূহল

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

রেললাইনে লাশ রহস্য
রেললাইনে লাশ রহস্য

পেছনের পৃষ্ঠা

শ্রমিকস্বার্থে কিছুই হয়নি
শ্রমিকস্বার্থে কিছুই হয়নি

প্রথম পৃষ্ঠা

বন্ধ চিড়িয়াখানা হবে আধুনিক পার্ক
বন্ধ চিড়িয়াখানা হবে আধুনিক পার্ক

রকমারি নগর পরিক্রমা

শ্রমিকের স্বার্থে পাশে থাকুন ব্যবসায়ীদের
শ্রমিকের স্বার্থে পাশে থাকুন ব্যবসায়ীদের

প্রথম পৃষ্ঠা

মহান মে দিবস আজ
মহান মে দিবস আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

ইসলামি দলগুলো এক মঞ্চে, নারী সংস্কার কমিশন প্রত্যাখ্যান
ইসলামি দলগুলো এক মঞ্চে, নারী সংস্কার কমিশন প্রত্যাখ্যান

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচনি জোটে আগ্রহী নয় এনসিপি
নির্বাচনি জোটে আগ্রহী নয় এনসিপি

প্রথম পৃষ্ঠা

পাকিস্তানে যে কোনো সময় হামলা
পাকিস্তানে যে কোনো সময় হামলা

প্রথম পৃষ্ঠা

সেই বক্তব্য শেখ হাসিনারই
সেই বক্তব্য শেখ হাসিনারই

পেছনের পৃষ্ঠা

গণপরিবহনে শৃঙ্খলা কতদূর
গণপরিবহনে শৃঙ্খলা কতদূর

রকমারি নগর পরিক্রমা

নায়ক-নায়িকাদের কার বিদ্যা কতদূর
নায়ক-নায়িকাদের কার বিদ্যা কতদূর

শোবিজ

এলোমেলো পার্কিংয়ে যানজট
এলোমেলো পার্কিংয়ে যানজট

রকমারি নগর পরিক্রমা

আজ বিএনপি ও জামায়াতের সমাবেশ
আজ বিএনপি ও জামায়াতের সমাবেশ

পেছনের পৃষ্ঠা

জেল থেকে ইমরানের বার্তা
জেল থেকে ইমরানের বার্তা

প্রথম পৃষ্ঠা

আদানির সঙ্গে চুক্তিতে সাড়ে ৪ হাজার কোটি টাকার শুল্ক ফাঁকি
আদানির সঙ্গে চুক্তিতে সাড়ে ৪ হাজার কোটি টাকার শুল্ক ফাঁকি

পেছনের পৃষ্ঠা

যুদ্ধপ্রস্তুতি না রাখা আত্মঘাতী
যুদ্ধপ্রস্তুতি না রাখা আত্মঘাতী

প্রথম পৃষ্ঠা

ঝুলছে ২২ হাজার মামলা
ঝুলছে ২২ হাজার মামলা

প্রথম পৃষ্ঠা

মাহির একাকিত্ব
মাহির একাকিত্ব

শোবিজ

উজ্জ্বলের আশাবাদ...
উজ্জ্বলের আশাবাদ...

শোবিজ

সংশোধন
সংশোধন

খবর

সরকারের ভুল সিদ্ধান্তে অর্থনীতি আরও সংকটে
সরকারের ভুল সিদ্ধান্তে অর্থনীতি আরও সংকটে

নগর জীবন

ববির ঘোষণা আসছে
ববির ঘোষণা আসছে

শোবিজ

সেঞ্চুরি করে সাকিবের পাশে মিরাজ
সেঞ্চুরি করে সাকিবের পাশে মিরাজ

মাঠে ময়দানে

শিয়াল মারার ফাঁদে বৃদ্ধের মৃত্যু
শিয়াল মারার ফাঁদে বৃদ্ধের মৃত্যু

দেশগ্রাম