শিরোনাম
প্রকাশ: ২০:০৯, রবিবার, ০৫ এপ্রিল, ২০২০

ইউরোপীয় দেশগুলো অর্থনীতি নিয়ে ভাবতে গিয়ে এই বিপর্যয় ডেকে এনেছে

আমিনুল ইসলাম
অনলাইন ভার্সন
ইউরোপীয় দেশগুলো অর্থনীতি নিয়ে ভাবতে গিয়ে এই বিপর্যয় ডেকে এনেছে

আজ ১৮ জন রোগী শনাক্ত হয়েছে বাংলাদেশে। গত পরশু ছিল ৫ জন, গতকাল ৯ জন আর আজ ১৮ জন। কতো হারে বাড়ছে সেটা আপনারা'ই হিসাব করে নিন।

এটা তো সরকারি হিসাব। এর বাইরের হিসাব নিশ্চয় অন্য রকম হবে।

আজ অবশ্য সরকারের পক্ষ থেকে যিনি ব্রিফ করেছেন, তিনিও বলেছেন সামনে কঠিন সময় আসছে। তিনি এটাও বলেছেন স্বল্প মাত্রায় কমিউনিটি ট্রান্সমিশন শুরু হয়েছে।

স্বল্প মাত্রায় কমিউনিটি ট্রান্সমিশন মানে কি?

কমিউনিটি ট্রান্সমিশন মানে'ই তো ব্যাপারটা বড় আকারে ছড়িয়ে যাচ্ছে কিংবা যাবে।

যেমন ধরুন আজ যেই ১৮ জন আক্রান্ত হয়েছে এর মাঝে ঢাকার মিরপুর এলাকাতেই ১১ জন। এর মানে পরিষ্কার বুঝা যাচ্ছে মিরপুর এলাকাতে রোগ'টি ছড়িয়ে গেছে। আস্তে আস্তে এটা পুরো ঢাকা শহর এবং অন্যান্য জায়গাতেও ছড়িয়ে যাবে। এছাড়া গাইবান্ধা, মাদারীপুর, নারায়ণগঞ্জ জেলাকেও বলা হচ্ছে বাংলাদেশের হট স্পট।

ইতালিতেও কিন্তু এমন'ই ছিল। ওদের উত্তরের লম্বারডি প্রদেশে'ই কিন্তু অবস্থা সব চাইতে খারাপ হয়েছে।

এখন প্রশ্ন হচ্ছে- এই যে এতো দিন ধরে বলে আসছি কারফিউ জারি করেন, শুনলেন না!

যা হোক, এখন সমালোচনার সময় না। তার চাইতে বরং কি করলে ভালো হবে সেটা নিয়ে'ই বোধকরি সবার ভাবা উচিত ।

একটা ব্যাপার মাথায় রাখতে হবে, এটি ছড়িয়ে যেতে শুরু করেছে বাংলাদেশে এবং আরও ছড়াবে। সুতরাং ধরে নিতে হবে, অনেক মানুষ মারা যাবে এবং অনেকেই আক্রান্ত হবে আবার অনেকে আক্রান্ত হয়েও সহজ স্বাভাবিক ভাবে ঘুরে বেড়াবে। এই ভাইরাসটির ধরণ'ই এমন। যার কারণে এটি ভয়াবহ। কারো শরীরে সে কায়দা করতে পারে না; আবার কাউকে একদম মৃত্যু'র কাছাকাছি নিয়ে যায়। এজন্য এটি ছড়াচ্ছে দ্রুত গতিতে। যার শরীরে খুব একটা সমস্যা করে না; সে তো আক্রান্ত হয়েও ঘুরে বেড়াচ্ছে না জেনে'ই! এভাবে'ই সে ছড়িয়ে দিচ্ছে অন্যদের শরীরেও।

তো এখন করণীয় কি?

প্রথম বিষয় হচ্ছে ইউরোপ-আমেরিকার মতো দেশগুলোও এই ভাইরাসকে দমন করতে পারেনি। ওরাও অনেক ভুল করেছে। ওদের দেশেও সবাইকে ওরা চিকিৎসা দিতে পারছে না।

সুতরাং আমাদের সরকার যা যা ভুল করেছে, সেটা তো করেছেই; এখন আর এসব না ভেবে কি করা যায় সেটা ভাবতে হবে।

অনেকেই মারা যাবে, আবার অনেক'কে চিকিৎসা দেয়া যাবে না। এটা সম্ভবও না। কারন যদি দ্রুত ছড়িয়ে আয় বা আউট ব্রেক হয়; তাহলে এতো মানুষকে চিকিৎসা দেয়া সম্ভব না।

এরপরও যাতে কম মানুষ মারা যায়, বিস্তার যাতে খুব বেশি না হয়; এই পর্যায়ে এসেও যা যা করতে হবে।

-প্রথম কাজ হচ্ছে ঢাকাকে বিচ্ছিন্ন করে দিন অন্যসব জায়গা থেকে। শুনতে পাচ্ছি আজ থেকে নাকি ঢাকা থেকে কেউ বের কিংবা ঢুকতে পারবে না। এটা আরও কঠোর করুন।

-ঢাকার মাঝে যেই জায়গাগুলো বেশি আক্রান্ত, এই যেমন মিরপুর এলাকাকে পুরো ঢাকা থেকে বিচ্ছিন্ন করে দিন। ওই এলাকায় কেউ ঢুকতে কিংবা বের হতে পারবে না। এটা এখনই করতে হবে।

- এছাড়া দেশের অন্যান্য জেলা এবং অঞ্চল যে গুলোতে আক্রান্তের সংখ্যা বেশি কিংবা একজন করোনা রোগীও পাওয়া গেছে; সেখানেও এমন ব্যবস্থা নিতে হবে।

- পুরো দেশে'ই কেউ জরুরি প্রয়োজন ছাড়া বের হতে পারবে না। সবাইকে বাসাতে'ই থাকতে হবে। এখন প্রশ্ন হচ্ছে, তাহলে তারা কিভাবে জিনিসপত্র কিনবে?

-জরুরি প্রয়োজনে খাদ্য সামগ্রী এবং ওষুধ কেনার জন্য এক পরিবারের একজন'ই বের হতে পারবে। এর বেশি কেউ বের হতে পারবে না।

-সবাই বাসায় থাকবে। এর মাঝে কেউ যদি করোনায় অসুস্থ হয়ে যায়; তাহলে সে হাসপাতালে যাবে না। কোথাও যাবে না। প্রতিটা জেলায় আলাদা করে ইউনিট খুলুন। যেখানে তাদের ফোন নাম্বার দেয়া থাকবে। কেউ খুব বেশি অসুস্থ হয়ে গেলে, তখন তার বাসায় গিয়ে নমুনা সংগ্রহ করতে হবে। অবস্থা খারাপ হলেই কেবল হাসপাতালে নেয়া হবে তাকে।

-এখন প্রশ্ন হচ্ছে, এর জন্য প্রচুর জনবল দরকার। তাছাড়া মানুষ তো ঘরে থাকতেও চায় না। সেই ক্ষেত্রে কি করা?

-পুলিশ, সেনাবাহিনীসহ আপনাদের তো সেচ্ছাসেবক লীগ, দল কতো কিছু আছে। এদের কাজ তো কেবল দুই নাম্বারি করে কোটি টাকার মালিক হওয়া না। মানুষের সেবা দেবার জন্য'ই না সেচ্ছাসেবী। এদের ট্রেনিং দিয়ে এরপর কাজে নামিয়ে দিন। এখন না হয় মানুষ সেবা করল। এরপর সব ঠিক হয়ে গেলে আবার আপনারা কোটিপতি হয়েন, সমস্যা নেই। তাও মানুষগুলো বেঁচে যাক।

- এছাড়া দেশের শহর অঞ্চলে অনেক বস্তি আছে, সেখানে অনেক মানুষ এক সঙ্গে থাকে, বাথরুম থেকে শুরু করে টয়লেট এক সঙ্গে শেয়ার করে। এদের ক্ষেত্রে কি হবে?

-প্রত্যেক পাড়া-মহল্লা থেকে শুরু করে সব জায়গায় পুলিশ পাঠানো হোক, নইলে সেনাবাহিনীর সহায়তায় সেচ্ছাসেবীদের পাঠানো হোক। এরা খেয়াল রাখবে কেউ বিনা কারনে বের হয় কিনা। বের হলেই জেলে দিয়ে দিন।

-একই কথা প্রযোজ্য বস্তি এলাকাগুলোর জন্যও। সেখানেও আপনাদের মানুষ থাকবে। পাহারা দিবে। কেউ নিজ ঘর থেকে বের হতে পারবে না। তাদের খাদ্য কিংবা জরুরী চিকিৎসা সেবা দরকার হলে সেনাবাহিনীর লোক কিংবা সেচ্ছাসেবী যারা আছে, তাদেরকে বললে তারা পৌঁছে দিবে।

-এছাড়া প্রতিটা জেলার জন্য আলাদা করে হটলাইন চালু করুন। কারো যদি জরুরি চিকিৎসা লাগে, সেটার জন্য একটা কিংবা দুইটা লাইন থাকবে। কারো যদি খাদ্য সামগ্রী না থাকে, সেটার জন্য আলাদা লাইন থাকবে।

-আমরা বাংলাদেশিরা চারিত্রিক ভাবে'ই যেন একটু কেমন। এই ক্ষেত্রেও অনেকে সুযোগ নিতে চাইবে। সরকারের কাছ থেকে প্রয়োজন ছাড়াও ত্রাণ কিংবা সাহায্য চাইবে। সেই ক্ষেত্রে আপনাদেরকে প্রতিটি এলাকার জন্য মানুষ তৈরি করে রাখতে হবে; যারা জানে সত্যিকার অর্থে কাদের প্রয়োজন।

-এইসব কিছু সমন্বয় করতে হবে একটা জায়গা থেকে। এটা এমনকি দূরে বসেও করা সম্ভব। এমনকি আমার মতো মানুষের পক্ষেও সম্ভব বিদেশে থেকে! স্রেফ সঠিক চিন্তা এবং পরিকল্পনা করতে হবে। এরপর সেটা মাঠে প্রয়োগ করতে হবে।

-ডাক্তার এবং নার্সদের সাহায্য করার জন্য ক্যাপাসিটি বাড়াতে হবে। দরকার হয় সেচ্ছাসেবীদের কয়েক দিনের ট্রেনিং দিয়ে জরুরি প্রয়োজনে কাজে লাগান।

-এতো কিছুর পরও অনেক মানুষ মারা যাবে। আমি কিংবা আমরাও মরে যেতে পারি। কারণ এই রোগ কাউকে ছেড়ে কথা বলে না। ইংল্যান্ডের প্রধানমন্ত্রী থেকে শুরু করে বস্তি'র মানুষ; সবাইকেই সে আক্রমণ করে।

আপনাদের জানিয়ে রাখি, গতকাল সিএনএন'র ওয়েব সাইটের শিরোনাম ছিল- ভারতে হতে যাচ্ছে ইতিহাসের সব চাইতে ভয়াবহ মানবিক বিপর্যয়।

কারণ কি জানেন তো?

এটি একজন ডাক্তার বলেছেন। কারণ পৃথিবীর সবচাইতে বড় বস্তি ধারাবি বস্তিতে একজন করোনা রোগী গতকাল মারা গেছে। এই বস্তিতে হাজার হাজার মানুষ গাদাগাদি করে থাকে। একই বাথরুম থেকে শুরু করে অনেক কিছু শেয়ার করে। ওই বস্তিতে যদি এটি ছড়িয়ে যায়, যেটা হয়ত গেছে'ই; তাহলে ইতিহাসের সব চাইতে বড় মানবিক বিপর্যয় হয়তো পৃথিবীবাসী'কে দেখতে হবে।

আমরাও কিন্তু খুব দূরে নই। তাই আজ এবং এখনই ব্যবস্থা নিন। সঠিক তথ্য দিন। রোগী করোনায় আক্রান্ত হয়ে মারা গেলে বলে দিন করোনায় আক্রান্ত হয়ে মারা গেছে। আমরা দরিদ্র দেশ। অনেক টেস্ট করাও আমাদের পক্ষে সম্ভব না। এটি উন্নত দেশের পক্ষেও সম্ভব হচ্ছে না। তাই যা বলার খুব স্বচ্ছ ভাবে বলুন।

আমরা বাংলাদেশিরা অন্তত এই সব বিষয়গুলো বুঝতে পারি। কেউ আপনাদের দোষ দিবে না। যা ভুল করার তো করেছেন'ই। সেটা ইউরোপ-আমেরিকার সরকারও করেছে। কারণ কারো'ই এর আগে এমন অভিজ্ঞতা ছিল না।

এখন অন্তত যাতে কম মানুষ মারা যায়, বিস্তারটা যাতে একটু কম ছড়ায়; এজন্য এই জন্য আজ এবং এক্ষুনি ব্যবস্থা নিন।

আমি জানি এতো দিন সব কিছু বন্ধ থাকলে দেশের অর্থনীতি কিভাবে চলবে, সেটা একটা প্রশ্ন।

এই এক'ই প্রশ্ন ইউরোপ-আমেরিকার দেশগুলোরও ছিল।

আমি অর্থনীতিবিদ নই; তাই এই বিষয়ে হয়ত মতামত দিতে পারব না। তবে উচিত হবে যারা এই বিষয়ে এক্সপার্ট, তাদের সঙ্গে এখন'ই কথা বলা। এই জরুরি পরিস্থিতে কিভাবে অর্থনীতি'কে বাঁচিয়ে রাখা যায় কিংবা করোনা চলে গেলে কিভাবে আবার আমরা শুরু করবো, এই পরিকল্পনাও এখন থেকে করতে হবে।

একটা জিনিস মনে রাখবেন, ইউরোপীয় দেশগুলো অর্থনীতি নিয়ে ভাবতে গিয়ে এই বিপর্যয় ডেকে এনেছে। আজ'ই ইংল্যান্ডে আরও কড়াকড়ি আরোপ করা হয়েছে। ওরাও সব কিছু বন্ধ করেছে। কিন্তু অনেক দেরি'তে। এতে কি হয়েছে জানেন?

না তারা অর্থনীতি বাঁচাতে পেরেছে, না পারছে মানুষের জীবন রক্ষা করতে। মাঝখান থেকে ওরা দুই দিক থেকে'ই ভেঙে পড়েছে!

আমাদের উচিত হবে ওদের ভুল থেকে শিক্ষা নেয়া।

আজ এবং এখনই পরিকল্পনা করুন, সমন্বয় সাধন করুন। যাতে বার বার পরিকল্পনা পরিবর্তন করতে না হয়।

নয়তো ইতিহাসের সবচাইতে ভয়াবহ মানবিক বিপর্যয় আমাদের দেখতে হতে পারে এবং আমি, আপনি কিংবা আমাদের অনেক প্রিয়জন এই গ্রহ থেকে হারিয়ে যাবে।

(ফেসবুক থেকে সংগৃহীত)

বিডি প্রতিদিন/আরাফাত

এই বিভাগের আরও খবর
আশিক চৌধুরী ইস্যুতে ক্ষমা চাইলেন ছাত্রদলের সেই নেত্রী
আশিক চৌধুরী ইস্যুতে ক্ষমা চাইলেন ছাত্রদলের সেই নেত্রী
‘কত বছর ধরে ইন্ডাস্ট্রি ডুবাচ্ছেন সেটা একবার ভাবেন’
‘কত বছর ধরে ইন্ডাস্ট্রি ডুবাচ্ছেন সেটা একবার ভাবেন’
‘একটা সিনেমা আটকে দেয়া মানে কতগুলো স্বপ্নকে দাফন করে দেয়া’
‘একটা সিনেমা আটকে দেয়া মানে কতগুলো স্বপ্নকে দাফন করে দেয়া’
‌এবারের শোভাযাত্রা কেবল আরও ইনক্লুসিভ হবে তা না, আরও কালারফুল হবে
‌এবারের শোভাযাত্রা কেবল আরও ইনক্লুসিভ হবে তা না, আরও কালারফুল হবে
ফেব্রুয়ারিতে ইন্টারনেটে ২৬৮ ভুল তথ্য শনাক্ত করেছে রিউমার স্ক্যানার
ফেব্রুয়ারিতে ইন্টারনেটে ২৬৮ ভুল তথ্য শনাক্ত করেছে রিউমার স্ক্যানার
নতুন জীবনের জন্য দোয়া চাইলেন সারজিস
নতুন জীবনের জন্য দোয়া চাইলেন সারজিস
আগে সুন্দর করে একটু বাঁচি, তারপর হাজারো প্রশ্নের উত্তর দেব
আগে সুন্দর করে একটু বাঁচি, তারপর হাজারো প্রশ্নের উত্তর দেব
হাসিনার কারণে বিএনপিতে যোগ দিতে চেয়েছিলেন তার স্বামী ড. ওয়াজেদ!
হাসিনার কারণে বিএনপিতে যোগ দিতে চেয়েছিলেন তার স্বামী ড. ওয়াজেদ!
জামায়াত নেতাদের প্রশংসা করে ফেসবুকে যা লিখলেন গোলাম রাব্বানী
জামায়াত নেতাদের প্রশংসা করে ফেসবুকে যা লিখলেন গোলাম রাব্বানী
‘যে বলে কেন প্রেমে পড়েছি জানি না, ওরা মিথ্যা বলে’
‘যে বলে কেন প্রেমে পড়েছি জানি না, ওরা মিথ্যা বলে’
মা অসুস্থ-বাবা কারাগারে, সেই দুঃসময়ের স্মৃতিচারণ করলেন মির্জা ফখরুলের মেয়ে
মা অসুস্থ-বাবা কারাগারে, সেই দুঃসময়ের স্মৃতিচারণ করলেন মির্জা ফখরুলের মেয়ে
আমরা বিভাজনের বদলে ঐক্য চাই: হাসনাত আব্দুল্লাহ
আমরা বিভাজনের বদলে ঐক্য চাই: হাসনাত আব্দুল্লাহ
সর্বশেষ খবর
খামেনিকে হত্যা করতে পারে ইসরায়েল, ইঙ্গিত দিলেন নেতানিয়াহু
খামেনিকে হত্যা করতে পারে ইসরায়েল, ইঙ্গিত দিলেন নেতানিয়াহু

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাম্প যেন ইচ্ছা করলেই যুদ্ধে জড়াতে না পারেন — প্রস্তাব আনছেন মার্কিন সিনেটর
ট্রাম্প যেন ইচ্ছা করলেই যুদ্ধে জড়াতে না পারেন — প্রস্তাব আনছেন মার্কিন সিনেটর

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তাবরিজে এফ-৩৫ যুদ্ধবিমান গুলি করে ভূপাতিতের দাবি ইরানের
তাবরিজে এফ-৩৫ যুদ্ধবিমান গুলি করে ভূপাতিতের দাবি ইরানের

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফের ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা, তেল আবিব ছাড়ার হুঁশিয়ারি
ফের ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা, তেল আবিব ছাড়ার হুঁশিয়ারি

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তেহরানে ইরানের রাষ্ট্রীয় টেলিভিশনে ইসরায়েলের হামলা
তেহরানে ইরানের রাষ্ট্রীয় টেলিভিশনে ইসরায়েলের হামলা

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পৃথিবীতে প্রাণের উৎস কী সত্যিই এসেছে এই অঞ্চল থেকে?
পৃথিবীতে প্রাণের উৎস কী সত্যিই এসেছে এই অঞ্চল থেকে?

৩ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

নন্দনগাছীতে দুই মিনিট থামবে ঈশ্বরদী কমিউটার ট্রেন
নন্দনগাছীতে দুই মিনিট থামবে ঈশ্বরদী কমিউটার ট্রেন

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

পার্বতীপুরে চলন্ত ট্রেনের ছাদ থেকে পড়ে তরুণের মৃত্যু
পার্বতীপুরে চলন্ত ট্রেনের ছাদ থেকে পড়ে তরুণের মৃত্যু

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সেনাপ্রধানের সঙ্গে জাতিসংঘের গুমবিষয়ক প্রতিনিধিদলের সাক্ষাৎ
সেনাপ্রধানের সঙ্গে জাতিসংঘের গুমবিষয়ক প্রতিনিধিদলের সাক্ষাৎ

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিতর্কিত তিন জাতীয় নির্বাচনে জড়িতদের ভূমিকা তদন্তে কমিটি গঠনের নির্দেশ
বিতর্কিত তিন জাতীয় নির্বাচনে জড়িতদের ভূমিকা তদন্তে কমিটি গঠনের নির্দেশ

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নাসিরনগরে শতাধিক অবৈধ স্থাপনা উচ্ছেদ
নাসিরনগরে শতাধিক অবৈধ স্থাপনা উচ্ছেদ

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

করোনা নিয়ে আতঙ্কের কিছু নেই, ডেঙ্গু মোকাবেলায় স্পেশাল টিম: ডা. সায়েদুর
করোনা নিয়ে আতঙ্কের কিছু নেই, ডেঙ্গু মোকাবেলায় স্পেশাল টিম: ডা. সায়েদুর

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ডাকসু নির্বাচনের ১০ রিটার্নিং কর্মকর্তার নিয়োগ
ডাকসু নির্বাচনের ১০ রিটার্নিং কর্মকর্তার নিয়োগ

৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বোয়ালমারী উপজেলা বিএনপির সম্মেলন অনুষ্ঠিত
বোয়ালমারী উপজেলা বিএনপির সম্মেলন অনুষ্ঠিত

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘আওয়ামী লীগ ক্ষমতায় এলে সংবাদপত্রের ওপর কালোছায়া নেমে আসে’
‘আওয়ামী লীগ ক্ষমতায় এলে সংবাদপত্রের ওপর কালোছায়া নেমে আসে’

৫ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ঢাবি ভর্তিতে নওগাঁ জেলা প্রশাসন কর্তৃক সহায়তা পেল দুই শিক্ষার্থী
ঢাবি ভর্তিতে নওগাঁ জেলা প্রশাসন কর্তৃক সহায়তা পেল দুই শিক্ষার্থী

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইরান-ইসরায়েল সংঘাত বন্ধে মধ্যস্থতা করতে প্রস্তুত পুতিন-এরদোয়ান
ইরান-ইসরায়েল সংঘাত বন্ধে মধ্যস্থতা করতে প্রস্তুত পুতিন-এরদোয়ান

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

২৪ ঘণ্টায় করোনায় একজনের মৃত্যু, শনাক্ত ২৫
২৪ ঘণ্টায় করোনায় একজনের মৃত্যু, শনাক্ত ২৫

৫ ঘণ্টা আগে | হেলথ কর্নার

সাংবাদিকদের সর্বদা সত্যের পক্ষে কথা বলতে হবে: ডা. জাহিদ
সাংবাদিকদের সর্বদা সত্যের পক্ষে কথা বলতে হবে: ডা. জাহিদ

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিদ্যুৎস্পৃষ্ট হয়ে যুবকের মৃত্যু
বিদ্যুৎস্পৃষ্ট হয়ে যুবকের মৃত্যু

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বোচাগঞ্জের ওসিকে অপসারণ দাবিতে মানববন্ধন
বোচাগঞ্জের ওসিকে অপসারণ দাবিতে মানববন্ধন

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মোটরসাইকেল নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে গাছের সঙ্গে ধাক্কা, নিহত ১
মোটরসাইকেল নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে গাছের সঙ্গে ধাক্কা, নিহত ১

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

উপদেষ্টার নির্দেশে বনবিভাগের অভিযান, উদ্ধার হলো সেই বানরছানা
উপদেষ্টার নির্দেশে বনবিভাগের অভিযান, উদ্ধার হলো সেই বানরছানা

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রবীন্দ্র বিশ্ববিদ্যালয়কে পরিবেশবান্ধব শিক্ষাঙ্গন হিসেবে গড়ে তুলতে হবে : পরিবেশ উপদেষ্টা
রবীন্দ্র বিশ্ববিদ্যালয়কে পরিবেশবান্ধব শিক্ষাঙ্গন হিসেবে গড়ে তুলতে হবে : পরিবেশ উপদেষ্টা

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শপথের সুযোগ নেই, পরিপক্ব আচরণ প্রত্যাশা করি : আসিফ মাহমুদ
শপথের সুযোগ নেই, পরিপক্ব আচরণ প্রত্যাশা করি : আসিফ মাহমুদ

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নওগাঁয় আমের দাম কম, সিন্ডিকেটকে দায়ী করছেন কৃষকরা
নওগাঁয় আমের দাম কম, সিন্ডিকেটকে দায়ী করছেন কৃষকরা

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘গণতান্ত্রিক স্থিতিশীলতা রক্ষায় ফ্যাসিস্টের দোসরদের বয়কট করতে হবে’
‘গণতান্ত্রিক স্থিতিশীলতা রক্ষায় ফ্যাসিস্টের দোসরদের বয়কট করতে হবে’

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ইরানের সঙ্গে সীমান্ত বন্ধ করলো পাকিস্তান
ইরানের সঙ্গে সীমান্ত বন্ধ করলো পাকিস্তান

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বরিশালে দুর্ঘটনায় মুদি দোকানির মৃত্যু
বরিশালে দুর্ঘটনায় মুদি দোকানির মৃত্যু

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সরকার ৫ দেশে নতুন মিশন খুলছে
সরকার ৫ দেশে নতুন মিশন খুলছে

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সর্বাধিক পঠিত
সত্যিই কি ইরান-তুরস্ক-সৌদি-পাকিস্তান মিলে ‘ইসলামিক আর্মি’ গঠন করবে?
সত্যিই কি ইরান-তুরস্ক-সৌদি-পাকিস্তান মিলে ‘ইসলামিক আর্মি’ গঠন করবে?

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানে মোসাদ গুপ্তচরের ফাঁসি কার্যকর
ইরানে মোসাদ গুপ্তচরের ফাঁসি কার্যকর

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের পারমাণবিক অস্ত্রের খোঁজে বিশ্ব, গোপন আস্তানা নিয়ে প্রশ্ন
ইরানের পারমাণবিক অস্ত্রের খোঁজে বিশ্ব, গোপন আস্তানা নিয়ে প্রশ্ন

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘খামেনিকে হত্যার ইসরায়েলি পরিকল্পনায়’ ট্রাম্পের ভেটো, যা বললেন নেতানিয়াহু
‘খামেনিকে হত্যার ইসরায়েলি পরিকল্পনায়’ ট্রাম্পের ভেটো, যা বললেন নেতানিয়াহু

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চলন্ত বাসে কলেজছাত্রীকে পালাক্রমে ধর্ষণ, চালক আটক
চলন্ত বাসে কলেজছাত্রীকে পালাক্রমে ধর্ষণ, চালক আটক

১৮ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

সংঘাতের চতুর্থ দিনে ইসরায়েলে ইরানের সবচেয়ে বড় হামলা
সংঘাতের চতুর্থ দিনে ইসরায়েলে ইরানের সবচেয়ে বড় হামলা

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নেতানিয়াহুর বাড়ি লক্ষ্য করে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা চালাল ইরান
নেতানিয়াহুর বাড়ি লক্ষ্য করে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা চালাল ইরান

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের ৩৭০ ক্ষেপণাস্ত্র হামলা: ইসরায়েলে ব্যাপক ক্ষয়ক্ষতি
ইরানের ৩৭০ ক্ষেপণাস্ত্র হামলা: ইসরায়েলে ব্যাপক ক্ষয়ক্ষতি

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের সঙ্গে সীমান্ত বন্ধ করলো পাকিস্তান
ইরানের সঙ্গে সীমান্ত বন্ধ করলো পাকিস্তান

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের পারমাণবিক স্থাপনায় হামলা নিয়ে জরুরি বৈঠক ডেকেছে আইএইএ
ইরানের পারমাণবিক স্থাপনায় হামলা নিয়ে জরুরি বৈঠক ডেকেছে আইএইএ

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের ওপর ফের ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা, বহু হতাহত
ইসরায়েলের ওপর ফের ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা, বহু হতাহত

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মার্কিন দূতাবাসে ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা
মার্কিন দূতাবাসে ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র লঞ্চারের 'এক তৃতীয়াংশ' ধ্বংসের দাবি ইসরায়েলের
ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র লঞ্চারের 'এক তৃতীয়াংশ' ধ্বংসের দাবি ইসরায়েলের

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শপথের সুযোগ নেই, পরিপক্ব আচরণ প্রত্যাশা করি : আসিফ মাহমুদ
শপথের সুযোগ নেই, পরিপক্ব আচরণ প্রত্যাশা করি : আসিফ মাহমুদ

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘শখ করে শিশুদের হত্যা করছে ইসরায়েল’
‘শখ করে শিশুদের হত্যা করছে ইসরায়েল’

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েল থেকে নাগরিকদের সরিয়ে নিতে যাচ্ছে পোল্যান্ড
ইসরায়েল থেকে নাগরিকদের সরিয়ে নিতে যাচ্ছে পোল্যান্ড

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তেহরান থেকে আরও দুই মোসাদ এজেন্ট গ্রেফতার
তেহরান থেকে আরও দুই মোসাদ এজেন্ট গ্রেফতার

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দুই হাজার কোটি টাকা পাচার : দুদকের জালে সাবেক হাইকমিশনার মুনা
দুই হাজার কোটি টাকা পাচার : দুদকের জালে সাবেক হাইকমিশনার মুনা

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েলের হামলায় আতঙ্কিত তেহরান, রাজধানী ছাড়ছেন বাসিন্দারা
ইসরায়েলের হামলায় আতঙ্কিত তেহরান, রাজধানী ছাড়ছেন বাসিন্দারা

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নেতানিয়াহুর ওপর আস্থা হারাচ্ছে ইসরায়েলিরা
নেতানিয়াহুর ওপর আস্থা হারাচ্ছে ইসরায়েলিরা

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আলোচনা অব্যাহত রাখতে হলে যুক্তরাষ্ট্রকে ইসরায়েলি হামলার নিন্দা জানাতে হবে: ইরান
আলোচনা অব্যাহত রাখতে হলে যুক্তরাষ্ট্রকে ইসরায়েলি হামলার নিন্দা জানাতে হবে: ইরান

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতে সৌদি হজ ফ্লাইটে যান্ত্রিক ত্রুটি, বড় দুর্ঘটনা থেকে রক্ষা
ভারতে সৌদি হজ ফ্লাইটে যান্ত্রিক ত্রুটি, বড় দুর্ঘটনা থেকে রক্ষা

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরান-ইসরায়েল দ্বন্দ্বে দুই পক্ষের সঙ্গেই সম্পর্ক রাখতে চায় ভারত
ইরান-ইসরায়েল দ্বন্দ্বে দুই পক্ষের সঙ্গেই সম্পর্ক রাখতে চায় ভারত

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১১৬ বছরের ইতিহাসে প্রথম: ব্রিটিশ গোয়েন্দা সংস্থা এমআই৬-এর প্রধান হচ্ছেন নারী
১১৬ বছরের ইতিহাসে প্রথম: ব্রিটিশ গোয়েন্দা সংস্থা এমআই৬-এর প্রধান হচ্ছেন নারী

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের ইসলামিক বিপ্লবী গার্ডের গোয়েন্দাপ্রধান ও দুই জেনারেল নিহত
ইরানের ইসলামিক বিপ্লবী গার্ডের গোয়েন্দাপ্রধান ও দুই জেনারেল নিহত

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ধোঁয়ায় ঢাকা তেল আবিব, ইসরায়েলে আরও ৫ নিহত
ধোঁয়ায় ঢাকা তেল আবিব, ইসরায়েলে আরও ৫ নিহত

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নিম্নমানের কাগজে বই ছেপে শতকোটি টাকা লুট
নিম্নমানের কাগজে বই ছেপে শতকোটি টাকা লুট

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফের ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা, তেল আবিব ছাড়ার হুঁশিয়ারি
ফের ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা, তেল আবিব ছাড়ার হুঁশিয়ারি

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এটিএম বুথের ভেতরে কারখানা শ্রমিককে ধর্ষণ
এটিএম বুথের ভেতরে কারখানা শ্রমিককে ধর্ষণ

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইরান-ইসরায়েল সংঘাত বন্ধে মধ্যস্থতা করতে প্রস্তুত পুতিন-এরদোয়ান
ইরান-ইসরায়েল সংঘাত বন্ধে মধ্যস্থতা করতে প্রস্তুত পুতিন-এরদোয়ান

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
সর্বাত্মক যুদ্ধের আভাস
সর্বাত্মক যুদ্ধের আভাস

প্রথম পৃষ্ঠা

আট বিষয়ে একমত রাজনৈতিক দলগুলো
আট বিষয়ে একমত রাজনৈতিক দলগুলো

প্রথম পৃষ্ঠা

দলগুলোতে নির্বাচনি তৎপরতা
দলগুলোতে নির্বাচনি তৎপরতা

প্রথম পৃষ্ঠা

সোনিয়া গান্ধী অসুস্থ
সোনিয়া গান্ধী অসুস্থ

প্রথম পৃষ্ঠা

বিমা খাতে আসছে নতুন আইন
বিমা খাতে আসছে নতুন আইন

শিল্প বাণিজ্য

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

মৃত্যুর মহাসড়ক চট্টগ্রাম-কক্সবাজার
মৃত্যুর মহাসড়ক চট্টগ্রাম-কক্সবাজার

পেছনের পৃষ্ঠা

সপ্তমবারের মতো ভাঙছে এরশাদের জাতীয় পার্টি
সপ্তমবারের মতো ভাঙছে এরশাদের জাতীয় পার্টি

প্রথম পৃষ্ঠা

নামেই জীবন নামেই মরণ
নামেই জীবন নামেই মরণ

সম্পাদকীয়

নিবন্ধন পেতে চূড়ান্ত প্রস্তুতিতে এনসিপি
নিবন্ধন পেতে চূড়ান্ত প্রস্তুতিতে এনসিপি

নগর জীবন

স্বরূপে ফিরছে সেই জমিদারবাড়ি
স্বরূপে ফিরছে সেই জমিদারবাড়ি

পেছনের পৃষ্ঠা

চরে কৃষিবিপ্লবের হাতছানি
চরে কৃষিবিপ্লবের হাতছানি

পেছনের পৃষ্ঠা

লন্ডন বৈঠকে গণতন্ত্র পুনঃপ্রতিষ্ঠার পথযাত্রা
লন্ডন বৈঠকে গণতন্ত্র পুনঃপ্রতিষ্ঠার পথযাত্রা

প্রথম পৃষ্ঠা

ব্যাংকিং খাতে শৃঙ্খলা ফিরছে গভর্নরের দক্ষ ব্যবস্থাপনায়
ব্যাংকিং খাতে শৃঙ্খলা ফিরছে গভর্নরের দক্ষ ব্যবস্থাপনায়

প্রথম পৃষ্ঠা

পোশাকশিল্পের নতুন চ্যালেঞ্জ যুদ্ধ
পোশাকশিল্পের নতুন চ্যালেঞ্জ যুদ্ধ

প্রথম পৃষ্ঠা

চলন্ত বাসে কলেজছাত্রীকে ধর্ষণ
চলন্ত বাসে কলেজছাত্রীকে ধর্ষণ

পেছনের পৃষ্ঠা

গণতন্ত্র ফেরাতে দ্রুত নির্বাচন চায় বিএনপি
গণতন্ত্র ফেরাতে দ্রুত নির্বাচন চায় বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

শেষ বিদায়ে সর্বস্তরের মানুষের শ্রদ্ধায় সিক্ত হলেন মোস্তফা মহসিন মন্টু
শেষ বিদায়ে সর্বস্তরের মানুষের শ্রদ্ধায় সিক্ত হলেন মোস্তফা মহসিন মন্টু

নগর জীবন

সচিবালয়ে ফের বিক্ষোভ, নতুন দাবির হুঁশিয়ারি
সচিবালয়ে ফের বিক্ষোভ, নতুন দাবির হুঁশিয়ারি

প্রথম পৃষ্ঠা

বাংলাদেশের টেস্ট চ্যাম্পিয়নশিপ শুরু আজ
বাংলাদেশের টেস্ট চ্যাম্পিয়নশিপ শুরু আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

গণমাধ্যম এখনো ফ্যাসিবাদ মুক্ত নয়
গণমাধ্যম এখনো ফ্যাসিবাদ মুক্ত নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

গুম সনদে স্বাক্ষর করলেও এখনো অনেক চ্যালেঞ্জ
গুম সনদে স্বাক্ষর করলেও এখনো অনেক চ্যালেঞ্জ

প্রথম পৃষ্ঠা

সহসাই থামছে না ইরান ইসরায়েল সংঘাত
সহসাই থামছে না ইরান ইসরায়েল সংঘাত

পূর্ব-পশ্চিম

ভোট কেন্দ্র সংস্কারে ইসির নির্দেশনা
ভোট কেন্দ্র সংস্কারে ইসির নির্দেশনা

প্রথম পৃষ্ঠা

লন্ডন বৈঠকের সিদ্ধান্ত ইসিকে দ্রুত জানান
লন্ডন বৈঠকের সিদ্ধান্ত ইসিকে দ্রুত জানান

প্রথম পৃষ্ঠা

সাবেক হাইকমিশনার মুনার বিরুদ্ধে দুদকের অনুসন্ধান
সাবেক হাইকমিশনার মুনার বিরুদ্ধে দুদকের অনুসন্ধান

পেছনের পৃষ্ঠা

মাদক ঢল ঠেকাতে ২৮ ব্যর্থতা শনাক্ত
মাদক ঢল ঠেকাতে ২৮ ব্যর্থতা শনাক্ত

পেছনের পৃষ্ঠা

চটগ্রাম ও বগুড়ায় আলোচনা সভা
চটগ্রাম ও বগুড়ায় আলোচনা সভা

নগর জীবন

দেশের উন্নয়নে চাই মালয়েশিয়া মডেল
দেশের উন্নয়নে চাই মালয়েশিয়া মডেল

সম্পাদকীয়

বিপর্যস্ত পরিবেশ : উত্তরণের উপায়
বিপর্যস্ত পরিবেশ : উত্তরণের উপায়

সম্পাদকীয়