শিরোনাম
প্রকাশ: ২০:০৯, রবিবার, ০৫ এপ্রিল, ২০২০

ইউরোপীয় দেশগুলো অর্থনীতি নিয়ে ভাবতে গিয়ে এই বিপর্যয় ডেকে এনেছে

আমিনুল ইসলাম
অনলাইন ভার্সন
ইউরোপীয় দেশগুলো অর্থনীতি নিয়ে ভাবতে গিয়ে এই বিপর্যয় ডেকে এনেছে

আজ ১৮ জন রোগী শনাক্ত হয়েছে বাংলাদেশে। গত পরশু ছিল ৫ জন, গতকাল ৯ জন আর আজ ১৮ জন। কতো হারে বাড়ছে সেটা আপনারা'ই হিসাব করে নিন।

এটা তো সরকারি হিসাব। এর বাইরের হিসাব নিশ্চয় অন্য রকম হবে।

আজ অবশ্য সরকারের পক্ষ থেকে যিনি ব্রিফ করেছেন, তিনিও বলেছেন সামনে কঠিন সময় আসছে। তিনি এটাও বলেছেন স্বল্প মাত্রায় কমিউনিটি ট্রান্সমিশন শুরু হয়েছে।

স্বল্প মাত্রায় কমিউনিটি ট্রান্সমিশন মানে কি?

কমিউনিটি ট্রান্সমিশন মানে'ই তো ব্যাপারটা বড় আকারে ছড়িয়ে যাচ্ছে কিংবা যাবে।

যেমন ধরুন আজ যেই ১৮ জন আক্রান্ত হয়েছে এর মাঝে ঢাকার মিরপুর এলাকাতেই ১১ জন। এর মানে পরিষ্কার বুঝা যাচ্ছে মিরপুর এলাকাতে রোগ'টি ছড়িয়ে গেছে। আস্তে আস্তে এটা পুরো ঢাকা শহর এবং অন্যান্য জায়গাতেও ছড়িয়ে যাবে। এছাড়া গাইবান্ধা, মাদারীপুর, নারায়ণগঞ্জ জেলাকেও বলা হচ্ছে বাংলাদেশের হট স্পট।

ইতালিতেও কিন্তু এমন'ই ছিল। ওদের উত্তরের লম্বারডি প্রদেশে'ই কিন্তু অবস্থা সব চাইতে খারাপ হয়েছে।

এখন প্রশ্ন হচ্ছে- এই যে এতো দিন ধরে বলে আসছি কারফিউ জারি করেন, শুনলেন না!

যা হোক, এখন সমালোচনার সময় না। তার চাইতে বরং কি করলে ভালো হবে সেটা নিয়ে'ই বোধকরি সবার ভাবা উচিত ।

একটা ব্যাপার মাথায় রাখতে হবে, এটি ছড়িয়ে যেতে শুরু করেছে বাংলাদেশে এবং আরও ছড়াবে। সুতরাং ধরে নিতে হবে, অনেক মানুষ মারা যাবে এবং অনেকেই আক্রান্ত হবে আবার অনেকে আক্রান্ত হয়েও সহজ স্বাভাবিক ভাবে ঘুরে বেড়াবে। এই ভাইরাসটির ধরণ'ই এমন। যার কারণে এটি ভয়াবহ। কারো শরীরে সে কায়দা করতে পারে না; আবার কাউকে একদম মৃত্যু'র কাছাকাছি নিয়ে যায়। এজন্য এটি ছড়াচ্ছে দ্রুত গতিতে। যার শরীরে খুব একটা সমস্যা করে না; সে তো আক্রান্ত হয়েও ঘুরে বেড়াচ্ছে না জেনে'ই! এভাবে'ই সে ছড়িয়ে দিচ্ছে অন্যদের শরীরেও।

তো এখন করণীয় কি?

প্রথম বিষয় হচ্ছে ইউরোপ-আমেরিকার মতো দেশগুলোও এই ভাইরাসকে দমন করতে পারেনি। ওরাও অনেক ভুল করেছে। ওদের দেশেও সবাইকে ওরা চিকিৎসা দিতে পারছে না।

সুতরাং আমাদের সরকার যা যা ভুল করেছে, সেটা তো করেছেই; এখন আর এসব না ভেবে কি করা যায় সেটা ভাবতে হবে।

অনেকেই মারা যাবে, আবার অনেক'কে চিকিৎসা দেয়া যাবে না। এটা সম্ভবও না। কারন যদি দ্রুত ছড়িয়ে আয় বা আউট ব্রেক হয়; তাহলে এতো মানুষকে চিকিৎসা দেয়া সম্ভব না।

এরপরও যাতে কম মানুষ মারা যায়, বিস্তার যাতে খুব বেশি না হয়; এই পর্যায়ে এসেও যা যা করতে হবে।

-প্রথম কাজ হচ্ছে ঢাকাকে বিচ্ছিন্ন করে দিন অন্যসব জায়গা থেকে। শুনতে পাচ্ছি আজ থেকে নাকি ঢাকা থেকে কেউ বের কিংবা ঢুকতে পারবে না। এটা আরও কঠোর করুন।

-ঢাকার মাঝে যেই জায়গাগুলো বেশি আক্রান্ত, এই যেমন মিরপুর এলাকাকে পুরো ঢাকা থেকে বিচ্ছিন্ন করে দিন। ওই এলাকায় কেউ ঢুকতে কিংবা বের হতে পারবে না। এটা এখনই করতে হবে।

- এছাড়া দেশের অন্যান্য জেলা এবং অঞ্চল যে গুলোতে আক্রান্তের সংখ্যা বেশি কিংবা একজন করোনা রোগীও পাওয়া গেছে; সেখানেও এমন ব্যবস্থা নিতে হবে।

- পুরো দেশে'ই কেউ জরুরি প্রয়োজন ছাড়া বের হতে পারবে না। সবাইকে বাসাতে'ই থাকতে হবে। এখন প্রশ্ন হচ্ছে, তাহলে তারা কিভাবে জিনিসপত্র কিনবে?

-জরুরি প্রয়োজনে খাদ্য সামগ্রী এবং ওষুধ কেনার জন্য এক পরিবারের একজন'ই বের হতে পারবে। এর বেশি কেউ বের হতে পারবে না।

-সবাই বাসায় থাকবে। এর মাঝে কেউ যদি করোনায় অসুস্থ হয়ে যায়; তাহলে সে হাসপাতালে যাবে না। কোথাও যাবে না। প্রতিটা জেলায় আলাদা করে ইউনিট খুলুন। যেখানে তাদের ফোন নাম্বার দেয়া থাকবে। কেউ খুব বেশি অসুস্থ হয়ে গেলে, তখন তার বাসায় গিয়ে নমুনা সংগ্রহ করতে হবে। অবস্থা খারাপ হলেই কেবল হাসপাতালে নেয়া হবে তাকে।

-এখন প্রশ্ন হচ্ছে, এর জন্য প্রচুর জনবল দরকার। তাছাড়া মানুষ তো ঘরে থাকতেও চায় না। সেই ক্ষেত্রে কি করা?

-পুলিশ, সেনাবাহিনীসহ আপনাদের তো সেচ্ছাসেবক লীগ, দল কতো কিছু আছে। এদের কাজ তো কেবল দুই নাম্বারি করে কোটি টাকার মালিক হওয়া না। মানুষের সেবা দেবার জন্য'ই না সেচ্ছাসেবী। এদের ট্রেনিং দিয়ে এরপর কাজে নামিয়ে দিন। এখন না হয় মানুষ সেবা করল। এরপর সব ঠিক হয়ে গেলে আবার আপনারা কোটিপতি হয়েন, সমস্যা নেই। তাও মানুষগুলো বেঁচে যাক।

- এছাড়া দেশের শহর অঞ্চলে অনেক বস্তি আছে, সেখানে অনেক মানুষ এক সঙ্গে থাকে, বাথরুম থেকে শুরু করে টয়লেট এক সঙ্গে শেয়ার করে। এদের ক্ষেত্রে কি হবে?

-প্রত্যেক পাড়া-মহল্লা থেকে শুরু করে সব জায়গায় পুলিশ পাঠানো হোক, নইলে সেনাবাহিনীর সহায়তায় সেচ্ছাসেবীদের পাঠানো হোক। এরা খেয়াল রাখবে কেউ বিনা কারনে বের হয় কিনা। বের হলেই জেলে দিয়ে দিন।

-একই কথা প্রযোজ্য বস্তি এলাকাগুলোর জন্যও। সেখানেও আপনাদের মানুষ থাকবে। পাহারা দিবে। কেউ নিজ ঘর থেকে বের হতে পারবে না। তাদের খাদ্য কিংবা জরুরী চিকিৎসা সেবা দরকার হলে সেনাবাহিনীর লোক কিংবা সেচ্ছাসেবী যারা আছে, তাদেরকে বললে তারা পৌঁছে দিবে।

-এছাড়া প্রতিটা জেলার জন্য আলাদা করে হটলাইন চালু করুন। কারো যদি জরুরি চিকিৎসা লাগে, সেটার জন্য একটা কিংবা দুইটা লাইন থাকবে। কারো যদি খাদ্য সামগ্রী না থাকে, সেটার জন্য আলাদা লাইন থাকবে।

-আমরা বাংলাদেশিরা চারিত্রিক ভাবে'ই যেন একটু কেমন। এই ক্ষেত্রেও অনেকে সুযোগ নিতে চাইবে। সরকারের কাছ থেকে প্রয়োজন ছাড়াও ত্রাণ কিংবা সাহায্য চাইবে। সেই ক্ষেত্রে আপনাদেরকে প্রতিটি এলাকার জন্য মানুষ তৈরি করে রাখতে হবে; যারা জানে সত্যিকার অর্থে কাদের প্রয়োজন।

-এইসব কিছু সমন্বয় করতে হবে একটা জায়গা থেকে। এটা এমনকি দূরে বসেও করা সম্ভব। এমনকি আমার মতো মানুষের পক্ষেও সম্ভব বিদেশে থেকে! স্রেফ সঠিক চিন্তা এবং পরিকল্পনা করতে হবে। এরপর সেটা মাঠে প্রয়োগ করতে হবে।

-ডাক্তার এবং নার্সদের সাহায্য করার জন্য ক্যাপাসিটি বাড়াতে হবে। দরকার হয় সেচ্ছাসেবীদের কয়েক দিনের ট্রেনিং দিয়ে জরুরি প্রয়োজনে কাজে লাগান।

-এতো কিছুর পরও অনেক মানুষ মারা যাবে। আমি কিংবা আমরাও মরে যেতে পারি। কারণ এই রোগ কাউকে ছেড়ে কথা বলে না। ইংল্যান্ডের প্রধানমন্ত্রী থেকে শুরু করে বস্তি'র মানুষ; সবাইকেই সে আক্রমণ করে।

আপনাদের জানিয়ে রাখি, গতকাল সিএনএন'র ওয়েব সাইটের শিরোনাম ছিল- ভারতে হতে যাচ্ছে ইতিহাসের সব চাইতে ভয়াবহ মানবিক বিপর্যয়।

কারণ কি জানেন তো?

এটি একজন ডাক্তার বলেছেন। কারণ পৃথিবীর সবচাইতে বড় বস্তি ধারাবি বস্তিতে একজন করোনা রোগী গতকাল মারা গেছে। এই বস্তিতে হাজার হাজার মানুষ গাদাগাদি করে থাকে। একই বাথরুম থেকে শুরু করে অনেক কিছু শেয়ার করে। ওই বস্তিতে যদি এটি ছড়িয়ে যায়, যেটা হয়ত গেছে'ই; তাহলে ইতিহাসের সব চাইতে বড় মানবিক বিপর্যয় হয়তো পৃথিবীবাসী'কে দেখতে হবে।

আমরাও কিন্তু খুব দূরে নই। তাই আজ এবং এখনই ব্যবস্থা নিন। সঠিক তথ্য দিন। রোগী করোনায় আক্রান্ত হয়ে মারা গেলে বলে দিন করোনায় আক্রান্ত হয়ে মারা গেছে। আমরা দরিদ্র দেশ। অনেক টেস্ট করাও আমাদের পক্ষে সম্ভব না। এটি উন্নত দেশের পক্ষেও সম্ভব হচ্ছে না। তাই যা বলার খুব স্বচ্ছ ভাবে বলুন।

আমরা বাংলাদেশিরা অন্তত এই সব বিষয়গুলো বুঝতে পারি। কেউ আপনাদের দোষ দিবে না। যা ভুল করার তো করেছেন'ই। সেটা ইউরোপ-আমেরিকার সরকারও করেছে। কারণ কারো'ই এর আগে এমন অভিজ্ঞতা ছিল না।

এখন অন্তত যাতে কম মানুষ মারা যায়, বিস্তারটা যাতে একটু কম ছড়ায়; এজন্য এই জন্য আজ এবং এক্ষুনি ব্যবস্থা নিন।

আমি জানি এতো দিন সব কিছু বন্ধ থাকলে দেশের অর্থনীতি কিভাবে চলবে, সেটা একটা প্রশ্ন।

এই এক'ই প্রশ্ন ইউরোপ-আমেরিকার দেশগুলোরও ছিল।

আমি অর্থনীতিবিদ নই; তাই এই বিষয়ে হয়ত মতামত দিতে পারব না। তবে উচিত হবে যারা এই বিষয়ে এক্সপার্ট, তাদের সঙ্গে এখন'ই কথা বলা। এই জরুরি পরিস্থিতে কিভাবে অর্থনীতি'কে বাঁচিয়ে রাখা যায় কিংবা করোনা চলে গেলে কিভাবে আবার আমরা শুরু করবো, এই পরিকল্পনাও এখন থেকে করতে হবে।

একটা জিনিস মনে রাখবেন, ইউরোপীয় দেশগুলো অর্থনীতি নিয়ে ভাবতে গিয়ে এই বিপর্যয় ডেকে এনেছে। আজ'ই ইংল্যান্ডে আরও কড়াকড়ি আরোপ করা হয়েছে। ওরাও সব কিছু বন্ধ করেছে। কিন্তু অনেক দেরি'তে। এতে কি হয়েছে জানেন?

না তারা অর্থনীতি বাঁচাতে পেরেছে, না পারছে মানুষের জীবন রক্ষা করতে। মাঝখান থেকে ওরা দুই দিক থেকে'ই ভেঙে পড়েছে!

আমাদের উচিত হবে ওদের ভুল থেকে শিক্ষা নেয়া।

আজ এবং এখনই পরিকল্পনা করুন, সমন্বয় সাধন করুন। যাতে বার বার পরিকল্পনা পরিবর্তন করতে না হয়।

নয়তো ইতিহাসের সবচাইতে ভয়াবহ মানবিক বিপর্যয় আমাদের দেখতে হতে পারে এবং আমি, আপনি কিংবা আমাদের অনেক প্রিয়জন এই গ্রহ থেকে হারিয়ে যাবে।

(ফেসবুক থেকে সংগৃহীত)

বিডি প্রতিদিন/আরাফাত

এই বিভাগের আরও খবর
রাজনীতিকে সর্বস্তরের মানুষের কাছে পৌঁছে দিতে চাই
রাজনীতিকে সর্বস্তরের মানুষের কাছে পৌঁছে দিতে চাই
ফেসবুকে ‘হ্যাঁ’ ও ‘না’ পোস্টের প্রতিযোগিতা
ফেসবুকে ‘হ্যাঁ’ ও ‘না’ পোস্টের প্রতিযোগিতা
এনসিপিকে কেন শাপলা দেওয়া যাবে না, ব্যাখ্যা দিলেন নীলা ইসরাফিল
এনসিপিকে কেন শাপলা দেওয়া যাবে না, ব্যাখ্যা দিলেন নীলা ইসরাফিল
ইশরাকের সাথে বিয়ে কবে? ফেসবুক পোস্টে জানালেন নুসরাত নিজেই
ইশরাকের সাথে বিয়ে কবে? ফেসবুক পোস্টে জানালেন নুসরাত নিজেই
যেখানে আওয়ামী লীগ, সেখানেই মাইর : হামিম
যেখানে আওয়ামী লীগ, সেখানেই মাইর : হামিম
আখতারের ওপর হামলার ঘটনায় যা বললেন সারজিস
আখতারের ওপর হামলার ঘটনায় যা বললেন সারজিস
‘রাজনৈতিক নেতাদের অনিরাপদ রেখে সরকার প্রধানের এয়ারপোর্ট প্রস্থান লজ্জাজনক’
‘রাজনৈতিক নেতাদের অনিরাপদ রেখে সরকার প্রধানের এয়ারপোর্ট প্রস্থান লজ্জাজনক’
ডাকসু নির্বাচন গণতন্ত্র অভিমুখী বিশাল পদযাত্রা: আসিফ নজরুল
ডাকসু নির্বাচন গণতন্ত্র অভিমুখী বিশাল পদযাত্রা: আসিফ নজরুল
এক হাজার কোটি টাকার মালিক সুমন, ফেসবুকে জাওয়াদ নির্ঝর
এক হাজার কোটি টাকার মালিক সুমন, ফেসবুকে জাওয়াদ নির্ঝর
‌‘এতো আশ্চর্য আর কোনোদিন হইনি’
‌‘এতো আশ্চর্য আর কোনোদিন হইনি’
আশিক চৌধুরী ইস্যুতে ক্ষমা চাইলেন ছাত্রদলের সেই নেত্রী
আশিক চৌধুরী ইস্যুতে ক্ষমা চাইলেন ছাত্রদলের সেই নেত্রী
‘কত বছর ধরে ইন্ডাস্ট্রি ডুবাচ্ছেন সেটা একবার ভাবেন’
‘কত বছর ধরে ইন্ডাস্ট্রি ডুবাচ্ছেন সেটা একবার ভাবেন’
সর্বশেষ খবর
জাপানের রাষ্ট্রদূতকে তলব করলো চীন
জাপানের রাষ্ট্রদূতকে তলব করলো চীন

৩৭ সেকেন্ড আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মেহেরপুর রেড ক্রিসেন্ট সোসাইটির নির্বাচনে বকুল-বিজন পরিষদের নিরঙ্কুশ জয়
মেহেরপুর রেড ক্রিসেন্ট সোসাইটির নির্বাচনে বকুল-বিজন পরিষদের নিরঙ্কুশ জয়

১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

গুঁড়িয়ে দেওয়া হল উমরের পুলওয়ামার বাড়ি
গুঁড়িয়ে দেওয়া হল উমরের পুলওয়ামার বাড়ি

১০ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আগামী ৫ দিন আবহাওয়া কেমন থাকবে, জানাল অধিদপ্তর
আগামী ৫ দিন আবহাওয়া কেমন থাকবে, জানাল অধিদপ্তর

১৪ মিনিট আগে | জাতীয়

জবি বসুন্ধরা শুভসংঘের 'জকসু ফটো কন্টেস্ট' শুরু ১৬ নভেম্বর
জবি বসুন্ধরা শুভসংঘের 'জকসু ফটো কন্টেস্ট' শুরু ১৬ নভেম্বর

১৯ মিনিট আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

প্রেমিকাকে ভিডিও কলে রেখে এমসি কলেজ শিক্ষার্থীর আত্মহত্যা
প্রেমিকাকে ভিডিও কলে রেখে এমসি কলেজ শিক্ষার্থীর আত্মহত্যা

২৩ মিনিট আগে | চায়ের দেশ

জেমস ও পাকিস্তানের আলী আজমতের কনসার্ট স্থগিত
জেমস ও পাকিস্তানের আলী আজমতের কনসার্ট স্থগিত

২৪ মিনিট আগে | শোবিজ

খসখসে রুক্ষ ত্বক? ঘরেই বানিয়ে নিন ৩ ধরনের প্রাকৃতিক ক্রিম
খসখসে রুক্ষ ত্বক? ঘরেই বানিয়ে নিন ৩ ধরনের প্রাকৃতিক ক্রিম

২৪ মিনিট আগে | জীবন ধারা

সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে ঘুম নষ্ট হচ্ছে উচ্চ মাধ্যমিক শিক্ষার্থীদের
সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে ঘুম নষ্ট হচ্ছে উচ্চ মাধ্যমিক শিক্ষার্থীদের

৩২ মিনিট আগে | জীবন ধারা

বিশ্ব ডায়াবেটিস দিবসে কুষ্টিয়ায় র‍্যালি ও আলোচনা সভা
বিশ্ব ডায়াবেটিস দিবসে কুষ্টিয়ায় র‍্যালি ও আলোচনা সভা

৩৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

কমেনি পিঁয়াজের দাম, সরবরাহ বাড়ছে শীতের সবজির
কমেনি পিঁয়াজের দাম, সরবরাহ বাড়ছে শীতের সবজির

৪৪ মিনিট আগে | নগর জীবন

কেমন থাকবে আগামী ৫ দিন আবহাওয়া
কেমন থাকবে আগামী ৫ দিন আবহাওয়া

৫১ মিনিট আগে | জাতীয়

সারাদেশের তাপমাত্রা নিয়ে আবহাওয়া অফিসের বার্তা
সারাদেশের তাপমাত্রা নিয়ে আবহাওয়া অফিসের বার্তা

৫৬ মিনিট আগে | জাতীয়

কিয়েভে রুশ হামলায় হতাহত ১৬
কিয়েভে রুশ হামলায় হতাহত ১৬

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিশ্বকাপ বাছাইয়ে জয় পেল ইংল্যান্ড-ইতালি
বিশ্বকাপ বাছাইয়ে জয় পেল ইংল্যান্ড-ইতালি

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কোমর ও গোড়ালির তীব্র যন্ত্রণা? ওষুধ নয়, মুক্তি মিলবে একটি যোগব্যায়ামে
কোমর ও গোড়ালির তীব্র যন্ত্রণা? ওষুধ নয়, মুক্তি মিলবে একটি যোগব্যায়ামে

১ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

তাইওয়ান ইস্যুতে জাপানের রাষ্ট্রদূতকে তলব করল চীন
তাইওয়ান ইস্যুতে জাপানের রাষ্ট্রদূতকে তলব করল চীন

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মালয়েশিয়ায় বাংলাদেশি শিক্ষার্থীদের উদ্যোগে ৮ দলের ক্রিকেট টুর্নামেন্ট
মালয়েশিয়ায় বাংলাদেশি শিক্ষার্থীদের উদ্যোগে ৮ দলের ক্রিকেট টুর্নামেন্ট

১ ঘণ্টা আগে | পরবাস

পল্লী কর্ম-সহায়ক ফাউন্ডেশনের ৩৫তম বর্ষপূর্তি উদযাপন
পল্লী কর্ম-সহায়ক ফাউন্ডেশনের ৩৫তম বর্ষপূর্তি উদযাপন

১ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

যুদ্ধবিরতির পরেও লেবাননে ১১৪ বেসামরিক নাগরিককে হত্যা করেছে ইসরায়েল: জাতিসংঘ
যুদ্ধবিরতির পরেও লেবাননে ১১৪ বেসামরিক নাগরিককে হত্যা করেছে ইসরায়েল: জাতিসংঘ

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অর্থনৈতিক বার্তা পৌঁছে দিতে যুক্তরাষ্ট্রজুড়ে সফরের পরিকল্পনা ট্রাম্পের
অর্থনৈতিক বার্তা পৌঁছে দিতে যুক্তরাষ্ট্রজুড়ে সফরের পরিকল্পনা ট্রাম্পের

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চলতি বছর ভূমধ্যসাগরে হাজারের বেশি অভিবাসীর মৃত্যু
চলতি বছর ভূমধ্যসাগরে হাজারের বেশি অভিবাসীর মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলি বাহিনীর গুলিতে ২ ফিলিস্তিনি শিশু নিহত
ইসরায়েলি বাহিনীর গুলিতে ২ ফিলিস্তিনি শিশু নিহত

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইন্দোনেশিয়ায় ভূমিধসে নিখোঁজ ২১
ইন্দোনেশিয়ায় ভূমিধসে নিখোঁজ ২১

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ক্যাটরিনার সঙ্গে পরিচয়ের গোপন কথা ফাঁস করলেন ভিকি
ক্যাটরিনার সঙ্গে পরিচয়ের গোপন কথা ফাঁস করলেন ভিকি

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

রাজধানী ঢাকায় আজ কোথায় কোন কর্মসূচি
রাজধানী ঢাকায় আজ কোথায় কোন কর্মসূচি

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

জয়ের আরও কাছে টাইগাররা
জয়ের আরও কাছে টাইগাররা

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

যে দামে কেনা যাবে প্রতি ভরি স্বর্ণ
যে দামে কেনা যাবে প্রতি ভরি স্বর্ণ

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

বিশ্বকাপে নিষেধাজ্ঞার ঝুঁকিতে রোনালদো
বিশ্বকাপে নিষেধাজ্ঞার ঝুঁকিতে রোনালদো

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শুক্রবার রাজধানীর যেসব মার্কেট ও দর্শনীয় স্থান বন্ধ
শুক্রবার রাজধানীর যেসব মার্কেট ও দর্শনীয় স্থান বন্ধ

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সর্বাধিক পঠিত
অগ্নি-ককটেল সন্ত্রাস কারা করে, জানালেন সোহেল তাজ
অগ্নি-ককটেল সন্ত্রাস কারা করে, জানালেন সোহেল তাজ

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

জাতীয় নির্বাচন ও গণভোট একই দিনে: প্রধান উপদেষ্টা
জাতীয় নির্বাচন ও গণভোট একই দিনে: প্রধান উপদেষ্টা

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গণভোটের ব্যালটে থাকছে যে প্রশ্ন
গণভোটের ব্যালটে থাকছে যে প্রশ্ন

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জুলাই সনদে স্বাক্ষর করেছেন রাষ্ট্রপতি
জুলাই সনদে স্বাক্ষর করেছেন রাষ্ট্রপতি

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জুলাই সনদ বাস্তবায়ন আদেশ জারি, গেজেট প্রকাশ
জুলাই সনদ বাস্তবায়ন আদেশ জারি, গেজেট প্রকাশ

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পরিচয় মিলেছে জাতীয় ঈদগাহের সামনে ড্রামভর্তি খণ্ডিত মরদেহের
পরিচয় মিলেছে জাতীয় ঈদগাহের সামনে ড্রামভর্তি খণ্ডিত মরদেহের

১৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

চিলির সুন্দরীকে টপকে দ্বিতীয় স্থানে বাংলাদেশের মিথিলা
চিলির সুন্দরীকে টপকে দ্বিতীয় স্থানে বাংলাদেশের মিথিলা

২১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

‘নির্বাচনের দিন গণভোটের ঘোষণায় আওয়ামী লীগের পুনর্বাসনের পথ রুদ্ধ’
‘নির্বাচনের দিন গণভোটের ঘোষণায় আওয়ামী লীগের পুনর্বাসনের পথ রুদ্ধ’

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রধান উপদেষ্টার ভাষণে জনগণের আকাঙ্ক্ষা পূরণ হয়নি: জামায়াত
প্রধান উপদেষ্টার ভাষণে জনগণের আকাঙ্ক্ষা পূরণ হয়নি: জামায়াত

১৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কার্যক্রম নিষিদ্ধ আওয়ামী লীগের কেন্দ্রীয় কার্যালয়ে আগুন
কার্যক্রম নিষিদ্ধ আওয়ামী লীগের কেন্দ্রীয় কার্যালয়ে আগুন

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রধান উপদেষ্টাকে ধন্যবাদ বিএনপির
প্রধান উপদেষ্টাকে ধন্যবাদ বিএনপির

১৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

তাৎক্ষণিক প্রতিক্রিয়া জানাতে জরুরি সংবাদ সম্মেলন ডেকেছে জামায়াত
তাৎক্ষণিক প্রতিক্রিয়া জানাতে জরুরি সংবাদ সম্মেলন ডেকেছে জামায়াত

২০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বাসে আগুন দিয়ে করছিলেন ভিডিও, ধাওয়া খেয়ে নদীতে ঝাঁপ দিয়ে মৃত্যু
বাসে আগুন দিয়ে করছিলেন ভিডিও, ধাওয়া খেয়ে নদীতে ঝাঁপ দিয়ে মৃত্যু

৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

যুক্তরাষ্ট্রে শেষ হলো পেনি অধ্যায়, ২৩২ বছরের ইতিহাসের সমাপ্তি
যুক্তরাষ্ট্রে শেষ হলো পেনি অধ্যায়, ২৩২ বছরের ইতিহাসের সমাপ্তি

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাসায় ঢুকে বিচারকের ছেলেকে ছুরিকাঘাতে হত্যা
বাসায় ঢুকে বিচারকের ছেলেকে ছুরিকাঘাতে হত্যা

১৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বন্যার ঝুঁকিতে সৌদি আরব, আবহাওয়া সতর্কতা জারি
বন্যার ঝুঁকিতে সৌদি আরব, আবহাওয়া সতর্কতা জারি

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৮ জেলার ডিসি প্রত্যাহার
৮ জেলার ডিসি প্রত্যাহার

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফিলিস্তিনি ভূখণ্ডে নিরস্ত্র পুলিশ মোতায়েন জার্মানির
ফিলিস্তিনি ভূখণ্ডে নিরস্ত্র পুলিশ মোতায়েন জার্মানির

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাংবাদিক সুভাষ সিংহের ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধ
সাংবাদিক সুভাষ সিংহের ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধ

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধে জাতীয় নির্বাচন
ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধে জাতীয় নির্বাচন

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঢাকা ওয়াসার এমডি হলেন আব্দুস সালাম ব্যাপারী
ঢাকা ওয়াসার এমডি হলেন আব্দুস সালাম ব্যাপারী

১৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

প্রধান উপদেষ্টার বিশেষ সহকারী হলেন আলী রীয়াজ
প্রধান উপদেষ্টার বিশেষ সহকারী হলেন আলী রীয়াজ

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নতুন দুই দূতাবাস স্থাপনের প্রস্তাব অনুমোদন
নতুন দুই দূতাবাস স্থাপনের প্রস্তাব অনুমোদন

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

উচ্চকক্ষে পিআর, সংসদের প্রথম ১৮০ দিনে সংবিধান সংশোধন
উচ্চকক্ষে পিআর, সংসদের প্রথম ১৮০ দিনে সংবিধান সংশোধন

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আরও ২৩ জেলায় নতুন ডিসি, চার বিভাগে কমিশনার
আরও ২৩ জেলায় নতুন ডিসি, চার বিভাগে কমিশনার

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সন্ধ্যায় স্থায়ী কমিটির জরুরি বৈঠক ডেকেছে বিএনপি
সন্ধ্যায় স্থায়ী কমিটির জরুরি বৈঠক ডেকেছে বিএনপি

২০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কানাডায় ইমিগ্রেশন ব্যবস্থায় পরিবর্তন, চ্যালেঞ্জের মুখে অভিবাসীরা
কানাডায় ইমিগ্রেশন ব্যবস্থায় পরিবর্তন, চ্যালেঞ্জের মুখে অভিবাসীরা

২৩ ঘণ্টা আগে | পরবাস

বৈঠকে উপদেষ্টা পরিষদ, এরপরেই প্রধান উপদেষ্টার ভাষণ
বৈঠকে উপদেষ্টা পরিষদ, এরপরেই প্রধান উপদেষ্টার ভাষণ

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেষ মুহূর্তে গোল হজমে জেতা ম্যাচ ড্র করলো বাংলাদেশ
শেষ মুহূর্তে গোল হজমে জেতা ম্যাচ ড্র করলো বাংলাদেশ

১৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সংবিধান সংশোধন করে সেনাপ্রধানের ক্ষমতা বাড়ালো পাকিস্তান
সংবিধান সংশোধন করে সেনাপ্রধানের ক্ষমতা বাড়ালো পাকিস্তান

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
ডরি ফিশের নামে খাওয়ানো হচ্ছে পাঙাশ
ডরি ফিশের নামে খাওয়ানো হচ্ছে পাঙাশ

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

যত পরিবর্তনের ছবি ‘ম্যায় হুঁ না’
যত পরিবর্তনের ছবি ‘ম্যায় হুঁ না’

শোবিজ

তারকাদের বাবা-মায়েরা কে কী করতেন
তারকাদের বাবা-মায়েরা কে কী করতেন

শোবিজ

টিকিটের কৃত্রিম সংকট করলেই সাজা
টিকিটের কৃত্রিম সংকট করলেই সাজা

পেছনের পৃষ্ঠা

হামজার জোড়া গোলেও জয় হাতছাড়া
হামজার জোড়া গোলেও জয় হাতছাড়া

মাঠে ময়দানে

রাষ্ট্রপতির আদেশ জারির নৈতিক ভিত্তি নেই
রাষ্ট্রপতির আদেশ জারির নৈতিক ভিত্তি নেই

প্রথম পৃষ্ঠা

সমুদ্রবিলাসে প্রভা
সমুদ্রবিলাসে প্রভা

শোবিজ

জোভান-আইশার নাটক ‘ইশারা’
জোভান-আইশার নাটক ‘ইশারা’

শোবিজ

রাজশাহী অঞ্চলে কমেছে ইলিশ আহরণ
রাজশাহী অঞ্চলে কমেছে ইলিশ আহরণ

নগর জীবন

চাপা আতঙ্কে ঢাকা ফাঁকা
চাপা আতঙ্কে ঢাকা ফাঁকা

প্রথম পৃষ্ঠা

ঐক্যই জয় বিভক্তিতে ক্ষয়
ঐক্যই জয় বিভক্তিতে ক্ষয়

প্রথম পৃষ্ঠা

পার্থক্য বুঝিয়ে দিল পাকিস্তান
পার্থক্য বুঝিয়ে দিল পাকিস্তান

মাঠে ময়দানে

চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় প্রস্তুত থাকার আহ্বান সেনাপ্রধানের
চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় প্রস্তুত থাকার আহ্বান সেনাপ্রধানের

প্রথম পৃষ্ঠা

নেতৃত্বে ফিরেই নাজমুলের সেঞ্চুরি
নেতৃত্বে ফিরেই নাজমুলের সেঞ্চুরি

মাঠে ময়দানে

ছাত্রীকে যৌন হয়রানি অভিযুক্তের বাড়ি ভাঙচুর আগুন
ছাত্রীকে যৌন হয়রানি অভিযুক্তের বাড়ি ভাঙচুর আগুন

দেশগ্রাম

নির্বাচন ও গণভোটের সিদ্ধান্তে জনপ্রত্যাশার প্রতিফলন ঘটেনি
নির্বাচন ও গণভোটের সিদ্ধান্তে জনপ্রত্যাশার প্রতিফলন ঘটেনি

নগর জীবন

উইন্ডিজদের হারিয়ে নিউজিল্যান্ডের সিরিজ জয়
উইন্ডিজদের হারিয়ে নিউজিল্যান্ডের সিরিজ জয়

মাঠে ময়দানে

আটক ৬১৫ অভিবাসীকে মুক্তির নির্দেশ মার্কিন আদালতের
আটক ৬১৫ অভিবাসীকে মুক্তির নির্দেশ মার্কিন আদালতের

পূর্ব-পশ্চিম

নির্বাচনের আগে-পরে শান্তিপূর্ণ পরিবেশ রাখতে হবে
নির্বাচনের আগে-পরে শান্তিপূর্ণ পরিবেশ রাখতে হবে

নগর জীবন

একই দিন সংসদ নির্বাচন ও গণভোট অগ্রহণযোগ্য
একই দিন সংসদ নির্বাচন ও গণভোট অগ্রহণযোগ্য

প্রথম পৃষ্ঠা

সংসদ নির্বাচনের দিনেই গণভোট
সংসদ নির্বাচনের দিনেই গণভোট

প্রথম পৃষ্ঠা

ফ্ল্যাটে ঢুকে বিচারকের ছেলেকে কুপিয়ে হত্যা
ফ্ল্যাটে ঢুকে বিচারকের ছেলেকে কুপিয়ে হত্যা

প্রথম পৃষ্ঠা

বাড়ছেই বৈদেশিক ঋণ পরিশোধের চাপ
বাড়ছেই বৈদেশিক ঋণ পরিশোধের চাপ

পেছনের পৃষ্ঠা

আইসিসিবিতে জমজমাট আন্তর্জাতিক প্রদর্শনী
আইসিসিবিতে জমজমাট আন্তর্জাতিক প্রদর্শনী

পেছনের পৃষ্ঠা

প্রধান উপদেষ্টা মূল দলিল থেকে বহু দূরে সরে গেছেন
প্রধান উপদেষ্টা মূল দলিল থেকে বহু দূরে সরে গেছেন

প্রথম পৃষ্ঠা

হাই কোর্টের সামনে ড্রামে খণ্ডবিখণ্ড লাশ
হাই কোর্টের সামনে ড্রামে খণ্ডবিখণ্ড লাশ

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপি রেইনবো সরকার গঠন করবে : টুকু
বিএনপি রেইনবো সরকার গঠন করবে : টুকু

নগর জীবন

বাংলাদেশে যাত্রা শুরু করল বিশ্ববিখ্যাত আইসক্রিম ব্র্যান্ড বাসকিন-রবিনস
বাংলাদেশে যাত্রা শুরু করল বিশ্ববিখ্যাত আইসক্রিম ব্র্যান্ড বাসকিন-রবিনস

নগর জীবন

ডিপজলের বিরুদ্ধে এবার হত্যাচেষ্টা মামলা
ডিপজলের বিরুদ্ধে এবার হত্যাচেষ্টা মামলা

নগর জীবন