শিরোনাম
প্রকাশ: ২০:০৯, রবিবার, ০৫ এপ্রিল, ২০২০

ইউরোপীয় দেশগুলো অর্থনীতি নিয়ে ভাবতে গিয়ে এই বিপর্যয় ডেকে এনেছে

আমিনুল ইসলাম
অনলাইন ভার্সন
ইউরোপীয় দেশগুলো অর্থনীতি নিয়ে ভাবতে গিয়ে এই বিপর্যয় ডেকে এনেছে

আজ ১৮ জন রোগী শনাক্ত হয়েছে বাংলাদেশে। গত পরশু ছিল ৫ জন, গতকাল ৯ জন আর আজ ১৮ জন। কতো হারে বাড়ছে সেটা আপনারা'ই হিসাব করে নিন।

এটা তো সরকারি হিসাব। এর বাইরের হিসাব নিশ্চয় অন্য রকম হবে।

আজ অবশ্য সরকারের পক্ষ থেকে যিনি ব্রিফ করেছেন, তিনিও বলেছেন সামনে কঠিন সময় আসছে। তিনি এটাও বলেছেন স্বল্প মাত্রায় কমিউনিটি ট্রান্সমিশন শুরু হয়েছে।

স্বল্প মাত্রায় কমিউনিটি ট্রান্সমিশন মানে কি?

কমিউনিটি ট্রান্সমিশন মানে'ই তো ব্যাপারটা বড় আকারে ছড়িয়ে যাচ্ছে কিংবা যাবে।

যেমন ধরুন আজ যেই ১৮ জন আক্রান্ত হয়েছে এর মাঝে ঢাকার মিরপুর এলাকাতেই ১১ জন। এর মানে পরিষ্কার বুঝা যাচ্ছে মিরপুর এলাকাতে রোগ'টি ছড়িয়ে গেছে। আস্তে আস্তে এটা পুরো ঢাকা শহর এবং অন্যান্য জায়গাতেও ছড়িয়ে যাবে। এছাড়া গাইবান্ধা, মাদারীপুর, নারায়ণগঞ্জ জেলাকেও বলা হচ্ছে বাংলাদেশের হট স্পট।

ইতালিতেও কিন্তু এমন'ই ছিল। ওদের উত্তরের লম্বারডি প্রদেশে'ই কিন্তু অবস্থা সব চাইতে খারাপ হয়েছে।

এখন প্রশ্ন হচ্ছে- এই যে এতো দিন ধরে বলে আসছি কারফিউ জারি করেন, শুনলেন না!

যা হোক, এখন সমালোচনার সময় না। তার চাইতে বরং কি করলে ভালো হবে সেটা নিয়ে'ই বোধকরি সবার ভাবা উচিত ।

একটা ব্যাপার মাথায় রাখতে হবে, এটি ছড়িয়ে যেতে শুরু করেছে বাংলাদেশে এবং আরও ছড়াবে। সুতরাং ধরে নিতে হবে, অনেক মানুষ মারা যাবে এবং অনেকেই আক্রান্ত হবে আবার অনেকে আক্রান্ত হয়েও সহজ স্বাভাবিক ভাবে ঘুরে বেড়াবে। এই ভাইরাসটির ধরণ'ই এমন। যার কারণে এটি ভয়াবহ। কারো শরীরে সে কায়দা করতে পারে না; আবার কাউকে একদম মৃত্যু'র কাছাকাছি নিয়ে যায়। এজন্য এটি ছড়াচ্ছে দ্রুত গতিতে। যার শরীরে খুব একটা সমস্যা করে না; সে তো আক্রান্ত হয়েও ঘুরে বেড়াচ্ছে না জেনে'ই! এভাবে'ই সে ছড়িয়ে দিচ্ছে অন্যদের শরীরেও।

তো এখন করণীয় কি?

প্রথম বিষয় হচ্ছে ইউরোপ-আমেরিকার মতো দেশগুলোও এই ভাইরাসকে দমন করতে পারেনি। ওরাও অনেক ভুল করেছে। ওদের দেশেও সবাইকে ওরা চিকিৎসা দিতে পারছে না।

সুতরাং আমাদের সরকার যা যা ভুল করেছে, সেটা তো করেছেই; এখন আর এসব না ভেবে কি করা যায় সেটা ভাবতে হবে।

অনেকেই মারা যাবে, আবার অনেক'কে চিকিৎসা দেয়া যাবে না। এটা সম্ভবও না। কারন যদি দ্রুত ছড়িয়ে আয় বা আউট ব্রেক হয়; তাহলে এতো মানুষকে চিকিৎসা দেয়া সম্ভব না।

এরপরও যাতে কম মানুষ মারা যায়, বিস্তার যাতে খুব বেশি না হয়; এই পর্যায়ে এসেও যা যা করতে হবে।

-প্রথম কাজ হচ্ছে ঢাকাকে বিচ্ছিন্ন করে দিন অন্যসব জায়গা থেকে। শুনতে পাচ্ছি আজ থেকে নাকি ঢাকা থেকে কেউ বের কিংবা ঢুকতে পারবে না। এটা আরও কঠোর করুন।

-ঢাকার মাঝে যেই জায়গাগুলো বেশি আক্রান্ত, এই যেমন মিরপুর এলাকাকে পুরো ঢাকা থেকে বিচ্ছিন্ন করে দিন। ওই এলাকায় কেউ ঢুকতে কিংবা বের হতে পারবে না। এটা এখনই করতে হবে।

- এছাড়া দেশের অন্যান্য জেলা এবং অঞ্চল যে গুলোতে আক্রান্তের সংখ্যা বেশি কিংবা একজন করোনা রোগীও পাওয়া গেছে; সেখানেও এমন ব্যবস্থা নিতে হবে।

- পুরো দেশে'ই কেউ জরুরি প্রয়োজন ছাড়া বের হতে পারবে না। সবাইকে বাসাতে'ই থাকতে হবে। এখন প্রশ্ন হচ্ছে, তাহলে তারা কিভাবে জিনিসপত্র কিনবে?

-জরুরি প্রয়োজনে খাদ্য সামগ্রী এবং ওষুধ কেনার জন্য এক পরিবারের একজন'ই বের হতে পারবে। এর বেশি কেউ বের হতে পারবে না।

-সবাই বাসায় থাকবে। এর মাঝে কেউ যদি করোনায় অসুস্থ হয়ে যায়; তাহলে সে হাসপাতালে যাবে না। কোথাও যাবে না। প্রতিটা জেলায় আলাদা করে ইউনিট খুলুন। যেখানে তাদের ফোন নাম্বার দেয়া থাকবে। কেউ খুব বেশি অসুস্থ হয়ে গেলে, তখন তার বাসায় গিয়ে নমুনা সংগ্রহ করতে হবে। অবস্থা খারাপ হলেই কেবল হাসপাতালে নেয়া হবে তাকে।

-এখন প্রশ্ন হচ্ছে, এর জন্য প্রচুর জনবল দরকার। তাছাড়া মানুষ তো ঘরে থাকতেও চায় না। সেই ক্ষেত্রে কি করা?

-পুলিশ, সেনাবাহিনীসহ আপনাদের তো সেচ্ছাসেবক লীগ, দল কতো কিছু আছে। এদের কাজ তো কেবল দুই নাম্বারি করে কোটি টাকার মালিক হওয়া না। মানুষের সেবা দেবার জন্য'ই না সেচ্ছাসেবী। এদের ট্রেনিং দিয়ে এরপর কাজে নামিয়ে দিন। এখন না হয় মানুষ সেবা করল। এরপর সব ঠিক হয়ে গেলে আবার আপনারা কোটিপতি হয়েন, সমস্যা নেই। তাও মানুষগুলো বেঁচে যাক।

- এছাড়া দেশের শহর অঞ্চলে অনেক বস্তি আছে, সেখানে অনেক মানুষ এক সঙ্গে থাকে, বাথরুম থেকে শুরু করে টয়লেট এক সঙ্গে শেয়ার করে। এদের ক্ষেত্রে কি হবে?

-প্রত্যেক পাড়া-মহল্লা থেকে শুরু করে সব জায়গায় পুলিশ পাঠানো হোক, নইলে সেনাবাহিনীর সহায়তায় সেচ্ছাসেবীদের পাঠানো হোক। এরা খেয়াল রাখবে কেউ বিনা কারনে বের হয় কিনা। বের হলেই জেলে দিয়ে দিন।

-একই কথা প্রযোজ্য বস্তি এলাকাগুলোর জন্যও। সেখানেও আপনাদের মানুষ থাকবে। পাহারা দিবে। কেউ নিজ ঘর থেকে বের হতে পারবে না। তাদের খাদ্য কিংবা জরুরী চিকিৎসা সেবা দরকার হলে সেনাবাহিনীর লোক কিংবা সেচ্ছাসেবী যারা আছে, তাদেরকে বললে তারা পৌঁছে দিবে।

-এছাড়া প্রতিটা জেলার জন্য আলাদা করে হটলাইন চালু করুন। কারো যদি জরুরি চিকিৎসা লাগে, সেটার জন্য একটা কিংবা দুইটা লাইন থাকবে। কারো যদি খাদ্য সামগ্রী না থাকে, সেটার জন্য আলাদা লাইন থাকবে।

-আমরা বাংলাদেশিরা চারিত্রিক ভাবে'ই যেন একটু কেমন। এই ক্ষেত্রেও অনেকে সুযোগ নিতে চাইবে। সরকারের কাছ থেকে প্রয়োজন ছাড়াও ত্রাণ কিংবা সাহায্য চাইবে। সেই ক্ষেত্রে আপনাদেরকে প্রতিটি এলাকার জন্য মানুষ তৈরি করে রাখতে হবে; যারা জানে সত্যিকার অর্থে কাদের প্রয়োজন।

-এইসব কিছু সমন্বয় করতে হবে একটা জায়গা থেকে। এটা এমনকি দূরে বসেও করা সম্ভব। এমনকি আমার মতো মানুষের পক্ষেও সম্ভব বিদেশে থেকে! স্রেফ সঠিক চিন্তা এবং পরিকল্পনা করতে হবে। এরপর সেটা মাঠে প্রয়োগ করতে হবে।

-ডাক্তার এবং নার্সদের সাহায্য করার জন্য ক্যাপাসিটি বাড়াতে হবে। দরকার হয় সেচ্ছাসেবীদের কয়েক দিনের ট্রেনিং দিয়ে জরুরি প্রয়োজনে কাজে লাগান।

-এতো কিছুর পরও অনেক মানুষ মারা যাবে। আমি কিংবা আমরাও মরে যেতে পারি। কারণ এই রোগ কাউকে ছেড়ে কথা বলে না। ইংল্যান্ডের প্রধানমন্ত্রী থেকে শুরু করে বস্তি'র মানুষ; সবাইকেই সে আক্রমণ করে।

আপনাদের জানিয়ে রাখি, গতকাল সিএনএন'র ওয়েব সাইটের শিরোনাম ছিল- ভারতে হতে যাচ্ছে ইতিহাসের সব চাইতে ভয়াবহ মানবিক বিপর্যয়।

কারণ কি জানেন তো?

এটি একজন ডাক্তার বলেছেন। কারণ পৃথিবীর সবচাইতে বড় বস্তি ধারাবি বস্তিতে একজন করোনা রোগী গতকাল মারা গেছে। এই বস্তিতে হাজার হাজার মানুষ গাদাগাদি করে থাকে। একই বাথরুম থেকে শুরু করে অনেক কিছু শেয়ার করে। ওই বস্তিতে যদি এটি ছড়িয়ে যায়, যেটা হয়ত গেছে'ই; তাহলে ইতিহাসের সব চাইতে বড় মানবিক বিপর্যয় হয়তো পৃথিবীবাসী'কে দেখতে হবে।

আমরাও কিন্তু খুব দূরে নই। তাই আজ এবং এখনই ব্যবস্থা নিন। সঠিক তথ্য দিন। রোগী করোনায় আক্রান্ত হয়ে মারা গেলে বলে দিন করোনায় আক্রান্ত হয়ে মারা গেছে। আমরা দরিদ্র দেশ। অনেক টেস্ট করাও আমাদের পক্ষে সম্ভব না। এটি উন্নত দেশের পক্ষেও সম্ভব হচ্ছে না। তাই যা বলার খুব স্বচ্ছ ভাবে বলুন।

আমরা বাংলাদেশিরা অন্তত এই সব বিষয়গুলো বুঝতে পারি। কেউ আপনাদের দোষ দিবে না। যা ভুল করার তো করেছেন'ই। সেটা ইউরোপ-আমেরিকার সরকারও করেছে। কারণ কারো'ই এর আগে এমন অভিজ্ঞতা ছিল না।

এখন অন্তত যাতে কম মানুষ মারা যায়, বিস্তারটা যাতে একটু কম ছড়ায়; এজন্য এই জন্য আজ এবং এক্ষুনি ব্যবস্থা নিন।

আমি জানি এতো দিন সব কিছু বন্ধ থাকলে দেশের অর্থনীতি কিভাবে চলবে, সেটা একটা প্রশ্ন।

এই এক'ই প্রশ্ন ইউরোপ-আমেরিকার দেশগুলোরও ছিল।

আমি অর্থনীতিবিদ নই; তাই এই বিষয়ে হয়ত মতামত দিতে পারব না। তবে উচিত হবে যারা এই বিষয়ে এক্সপার্ট, তাদের সঙ্গে এখন'ই কথা বলা। এই জরুরি পরিস্থিতে কিভাবে অর্থনীতি'কে বাঁচিয়ে রাখা যায় কিংবা করোনা চলে গেলে কিভাবে আবার আমরা শুরু করবো, এই পরিকল্পনাও এখন থেকে করতে হবে।

একটা জিনিস মনে রাখবেন, ইউরোপীয় দেশগুলো অর্থনীতি নিয়ে ভাবতে গিয়ে এই বিপর্যয় ডেকে এনেছে। আজ'ই ইংল্যান্ডে আরও কড়াকড়ি আরোপ করা হয়েছে। ওরাও সব কিছু বন্ধ করেছে। কিন্তু অনেক দেরি'তে। এতে কি হয়েছে জানেন?

না তারা অর্থনীতি বাঁচাতে পেরেছে, না পারছে মানুষের জীবন রক্ষা করতে। মাঝখান থেকে ওরা দুই দিক থেকে'ই ভেঙে পড়েছে!

আমাদের উচিত হবে ওদের ভুল থেকে শিক্ষা নেয়া।

আজ এবং এখনই পরিকল্পনা করুন, সমন্বয় সাধন করুন। যাতে বার বার পরিকল্পনা পরিবর্তন করতে না হয়।

নয়তো ইতিহাসের সবচাইতে ভয়াবহ মানবিক বিপর্যয় আমাদের দেখতে হতে পারে এবং আমি, আপনি কিংবা আমাদের অনেক প্রিয়জন এই গ্রহ থেকে হারিয়ে যাবে।

(ফেসবুক থেকে সংগৃহীত)

বিডি প্রতিদিন/আরাফাত

এই বিভাগের আরও খবর
রাজনীতিকে সর্বস্তরের মানুষের কাছে পৌঁছে দিতে চাই
রাজনীতিকে সর্বস্তরের মানুষের কাছে পৌঁছে দিতে চাই
ফেসবুকে ‘হ্যাঁ’ ও ‘না’ পোস্টের প্রতিযোগিতা
ফেসবুকে ‘হ্যাঁ’ ও ‘না’ পোস্টের প্রতিযোগিতা
এনসিপিকে কেন শাপলা দেওয়া যাবে না, ব্যাখ্যা দিলেন নীলা ইসরাফিল
এনসিপিকে কেন শাপলা দেওয়া যাবে না, ব্যাখ্যা দিলেন নীলা ইসরাফিল
ইশরাকের সাথে বিয়ে কবে? ফেসবুক পোস্টে জানালেন নুসরাত নিজেই
ইশরাকের সাথে বিয়ে কবে? ফেসবুক পোস্টে জানালেন নুসরাত নিজেই
যেখানে আওয়ামী লীগ, সেখানেই মাইর : হামিম
যেখানে আওয়ামী লীগ, সেখানেই মাইর : হামিম
আখতারের ওপর হামলার ঘটনায় যা বললেন সারজিস
আখতারের ওপর হামলার ঘটনায় যা বললেন সারজিস
‘রাজনৈতিক নেতাদের অনিরাপদ রেখে সরকার প্রধানের এয়ারপোর্ট প্রস্থান লজ্জাজনক’
‘রাজনৈতিক নেতাদের অনিরাপদ রেখে সরকার প্রধানের এয়ারপোর্ট প্রস্থান লজ্জাজনক’
ডাকসু নির্বাচন গণতন্ত্র অভিমুখী বিশাল পদযাত্রা: আসিফ নজরুল
ডাকসু নির্বাচন গণতন্ত্র অভিমুখী বিশাল পদযাত্রা: আসিফ নজরুল
এক হাজার কোটি টাকার মালিক সুমন, ফেসবুকে জাওয়াদ নির্ঝর
এক হাজার কোটি টাকার মালিক সুমন, ফেসবুকে জাওয়াদ নির্ঝর
‌‘এতো আশ্চর্য আর কোনোদিন হইনি’
‌‘এতো আশ্চর্য আর কোনোদিন হইনি’
আশিক চৌধুরী ইস্যুতে ক্ষমা চাইলেন ছাত্রদলের সেই নেত্রী
আশিক চৌধুরী ইস্যুতে ক্ষমা চাইলেন ছাত্রদলের সেই নেত্রী
‘কত বছর ধরে ইন্ডাস্ট্রি ডুবাচ্ছেন সেটা একবার ভাবেন’
‘কত বছর ধরে ইন্ডাস্ট্রি ডুবাচ্ছেন সেটা একবার ভাবেন’
সর্বশেষ খবর
আরও ২৩ জেলায় নতুন ডিসি, চার বিভাগে নতুন কমিশনার
আরও ২৩ জেলায় নতুন ডিসি, চার বিভাগে নতুন কমিশনার

১২ মিনিট আগে | জাতীয়

ব্যাচেলর পয়েন্টের নতুন চমক স্পর্শিয়া
ব্যাচেলর পয়েন্টের নতুন চমক স্পর্শিয়া

৩০ মিনিট আগে | শোবিজ

প্রধান উপদেষ্টাকে ধন্যবাদ বিএনপির
প্রধান উপদেষ্টাকে ধন্যবাদ বিএনপির

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

৮ জেলার ডিসি প্রত্যাহার
৮ জেলার ডিসি প্রত্যাহার

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জনগণই আওয়ামী লীগকে লকডাউন করেছে : সেলিমুজ্জামান
জনগণই আওয়ামী লীগকে লকডাউন করেছে : সেলিমুজ্জামান

২ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

নোংরা পরিবেশে ড্রিংক তৈরির অভিযোগে কারখানা সিলগালা
নোংরা পরিবেশে ড্রিংক তৈরির অভিযোগে কারখানা সিলগালা

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শেষ মুহূর্তে গোল হজমে জেতা ম্যাচ ড্র করলো বাংলাদেশ
শেষ মুহূর্তে গোল হজমে জেতা ম্যাচ ড্র করলো বাংলাদেশ

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রাজাপুরে শেখ হাসিনার ফাঁসির দাবিতে বিক্ষোভ মিছিল
রাজাপুরে শেখ হাসিনার ফাঁসির দাবিতে বিক্ষোভ মিছিল

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

স্বাধীনতা-সার্বভৌমত্বের প্রশ্নে আপস নয়: মির্জা ফখরুল
স্বাধীনতা-সার্বভৌমত্বের প্রশ্নে আপস নয়: মির্জা ফখরুল

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কলাপাড়ায় স্কুলভিত্তিক আবহাওয়া ক্লাবের উদ্বোধন
কলাপাড়ায় স্কুলভিত্তিক আবহাওয়া ক্লাবের উদ্বোধন

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জকসু নির্বাচন ঘিরে উন্মুক্ত লাইব্রেরি বন্ধে বিক্ষোভ
জকসু নির্বাচন ঘিরে উন্মুক্ত লাইব্রেরি বন্ধে বিক্ষোভ

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

গোপালগঞ্জ বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের ৬ কর্মকর্তা বরখাস্ত
গোপালগঞ্জ বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের ৬ কর্মকর্তা বরখাস্ত

৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বন্যার ঝুঁকিতে সৌদি আরব, আবহাওয়া সতর্কতা জারি
বন্যার ঝুঁকিতে সৌদি আরব, আবহাওয়া সতর্কতা জারি

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হামজার জোড়া গোলে এগিয়ে বাংলাদেশ
হামজার জোড়া গোলে এগিয়ে বাংলাদেশ

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সাজা শেষে ৭২ প্রবাসীকে দেশে পাঠাল মালয়েশিয়াস্থ হাইকমিশন
সাজা শেষে ৭২ প্রবাসীকে দেশে পাঠাল মালয়েশিয়াস্থ হাইকমিশন

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গণভোটের নামে অরাজকতা সৃষ্টি করছে একটি দল : তৃপ্তি
গণভোটের নামে অরাজকতা সৃষ্টি করছে একটি দল : তৃপ্তি

৩ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

রাবিতে ছাত্রলীগ নেতা আটক
রাবিতে ছাত্রলীগ নেতা আটক

৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সিলেটকে চোখ রাঙাচ্ছে ডেঙ্গু
সিলেটকে চোখ রাঙাচ্ছে ডেঙ্গু

৩ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তি পরীক্ষার আবেদনের সময় বৃদ্ধি
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তি পরীক্ষার আবেদনের সময় বৃদ্ধি

৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

উচ্চকক্ষে পিআর, সংসদের প্রথম ১৮০ দিনে সংবিধান সংশোধন
উচ্চকক্ষে পিআর, সংসদের প্রথম ১৮০ দিনে সংবিধান সংশোধন

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পরিচয় মিলেছে জাতীয় ঈদগাহের সামনে ড্রামভর্তি খণ্ডিত মরদেহের
পরিচয় মিলেছে জাতীয় ঈদগাহের সামনে ড্রামভর্তি খণ্ডিত মরদেহের

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

নাটোরে মেয়ে শিক্ষার্থীদের সংবর্ধনা দিল রিড বাংলাদেশ
নাটোরে মেয়ে শিক্ষার্থীদের সংবর্ধনা দিল রিড বাংলাদেশ

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আশাশুনিকে ইকোনমিক জোন গড়ার প্রতিশ্রুতি দিলেন কাজী আলাউদ্দিন
আশাশুনিকে ইকোনমিক জোন গড়ার প্রতিশ্রুতি দিলেন কাজী আলাউদ্দিন

৩ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

শ্রীপুরে জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবসে উপলক্ষ্যে বিএনপি’র র‌্যালি
শ্রীপুরে জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবসে উপলক্ষ্যে বিএনপি’র র‌্যালি

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জকসু নির্বাচন ঘিরে ক্যাম্পাসে সকল সামাজিক-সাংস্কৃতিক কার্যক্রম স্থগিত
জকসু নির্বাচন ঘিরে ক্যাম্পাসে সকল সামাজিক-সাংস্কৃতিক কার্যক্রম স্থগিত

৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

পিরোজপুরে আ.লীগের নৈরাজ্য ঠেকাতে জামায়াতের বিক্ষোভ
পিরোজপুরে আ.লীগের নৈরাজ্য ঠেকাতে জামায়াতের বিক্ষোভ

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মেজর জিয়া স্বাধীনতার ঘোষণা দিয়ে পালাননি, অস্ত্র হাতে যুদ্ধ করেছেন :  ডা. জাহিদ হোসেন
মেজর জিয়া স্বাধীনতার ঘোষণা দিয়ে পালাননি, অস্ত্র হাতে যুদ্ধ করেছেন :  ডা. জাহিদ হোসেন

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

টঙ্গীতে ময়লার স্তূপ থেকে নবজাতক উদ্ধার
টঙ্গীতে ময়লার স্তূপ থেকে নবজাতক উদ্ধার

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আনুষ্ঠানিকভাবে জানানোর পর গণভোট বিষয়ে সিদ্ধান্ত : সিইসি
আনুষ্ঠানিকভাবে জানানোর পর গণভোট বিষয়ে সিদ্ধান্ত : সিইসি

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পেছালো আইভীর ৫ মামলার গ্রেপ্তার শুনানি
পেছালো আইভীর ৫ মামলার গ্রেপ্তার শুনানি

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
নির্বাচনের দিনই হবে গণভোট
নির্বাচনের দিনই হবে গণভোট

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অগ্নি-ককটেল সন্ত্রাস কারা করে, জানালেন সোহেল তাজ
অগ্নি-ককটেল সন্ত্রাস কারা করে, জানালেন সোহেল তাজ

১১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

জাতীয় নির্বাচন ও গণভোট একই দিনে: প্রধান উপদেষ্টা
জাতীয় নির্বাচন ও গণভোট একই দিনে: প্রধান উপদেষ্টা

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গণভোটের ব্যালটে থাকছে যে প্রশ্ন
গণভোটের ব্যালটে থাকছে যে প্রশ্ন

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জুলাই সনদে স্বাক্ষর করেছেন রাষ্ট্রপতি
জুলাই সনদে স্বাক্ষর করেছেন রাষ্ট্রপতি

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাংলাদেশে এলেন প্রভাবশালী আলেম মুফতি ফজলুর রহমান
বাংলাদেশে এলেন প্রভাবশালী আলেম মুফতি ফজলুর রহমান

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মানবতাবিরোধী অপরাধ : শেখ হাসিনার মামলার রায় ঘোষণা ১৭ নভেম্বর
মানবতাবিরোধী অপরাধ : শেখ হাসিনার মামলার রায় ঘোষণা ১৭ নভেম্বর

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জুলাই সনদ বাস্তবায়ন আদেশ জারি, গেজেট প্রকাশ
জুলাই সনদ বাস্তবায়ন আদেশ জারি, গেজেট প্রকাশ

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তৈরি পোশাক শিল্পের অনিশ্চিত ভবিষ্যৎ
তৈরি পোশাক শিল্পের অনিশ্চিত ভবিষ্যৎ

১৬ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

ট্রাইব্যুনালে আনা হলো হাসিনার মামলার রাজসাক্ষী সাবেক আইজিপি মামুনকে
ট্রাইব্যুনালে আনা হলো হাসিনার মামলার রাজসাক্ষী সাবেক আইজিপি মামুনকে

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দুপুরে জাতির উদ্দেশে ভাষণ দেবেন প্রধান উপদেষ্টা
দুপুরে জাতির উদ্দেশে ভাষণ দেবেন প্রধান উপদেষ্টা

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কার্যক্রম নিষিদ্ধ আওয়ামী লীগের কেন্দ্রীয় কার্যালয়ে আগুন
কার্যক্রম নিষিদ্ধ আওয়ামী লীগের কেন্দ্রীয় কার্যালয়ে আগুন

১০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রধান উপদেষ্টার ভাষণে জনগণের আকাঙ্ক্ষা পূরণ হয়নি: জামায়াত
প্রধান উপদেষ্টার ভাষণে জনগণের আকাঙ্ক্ষা পূরণ হয়নি: জামায়াত

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

চিলির সুন্দরীকে টপকে দ্বিতীয় স্থানে বাংলাদেশের মিথিলা
চিলির সুন্দরীকে টপকে দ্বিতীয় স্থানে বাংলাদেশের মিথিলা

৮ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

তাৎক্ষণিক প্রতিক্রিয়া জানাতে জরুরি সংবাদ সম্মেলন ডেকেছে জামায়াত
তাৎক্ষণিক প্রতিক্রিয়া জানাতে জরুরি সংবাদ সম্মেলন ডেকেছে জামায়াত

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিএনপিতে যোগ দিলেন জামায়াতের ১০ নেতাকর্মী
বিএনপিতে যোগ দিলেন জামায়াতের ১০ নেতাকর্মী

২৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘নির্বাচনের দিন গণভোটের ঘোষণায় আওয়ামী লীগের পুনর্বাসনের পথ রুদ্ধ’
‘নির্বাচনের দিন গণভোটের ঘোষণায় আওয়ামী লীগের পুনর্বাসনের পথ রুদ্ধ’

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে মামলার রায়ের দিন ধার্য হবে আজ
শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে মামলার রায়ের দিন ধার্য হবে আজ

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পরিচয় মিলেছে জাতীয় ঈদগাহের সামনে ড্রামভর্তি খণ্ডিত মরদেহের
পরিচয় মিলেছে জাতীয় ঈদগাহের সামনে ড্রামভর্তি খণ্ডিত মরদেহের

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

যুক্তরাষ্ট্রে শেষ হলো পেনি অধ্যায়, ২৩২ বছরের ইতিহাসের সমাপ্তি
যুক্তরাষ্ট্রে শেষ হলো পেনি অধ্যায়, ২৩২ বছরের ইতিহাসের সমাপ্তি

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঢাকায় স্বাভাবিকভাবে চলছে গণপরিবহন, দূরপাল্লার যাত্রী কিছুটা কম
ঢাকায় স্বাভাবিকভাবে চলছে গণপরিবহন, দূরপাল্লার যাত্রী কিছুটা কম

১৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

শেখ হাসিনার রায়ের তারিখ ঘিরে আদালতপাড়ায় কড়া নিরাপত্তা
শেখ হাসিনার রায়ের তারিখ ঘিরে আদালতপাড়ায় কড়া নিরাপত্তা

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাসায় ঢুকে বিচারকের ছেলেকে ছুরিকাঘাতে হত্যা
বাসায় ঢুকে বিচারকের ছেলেকে ছুরিকাঘাতে হত্যা

৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

নেতানিয়াহুকে সম্পূর্ণরূপে ক্ষমা করে দিতে বললেন ট্রাম্প
নেতানিয়াহুকে সম্পূর্ণরূপে ক্ষমা করে দিতে বললেন ট্রাম্প

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তানে বোমা হামলা, আতঙ্কে ফিরছেন একাধিক লঙ্কান ক্রিকেটার
পাকিস্তানে বোমা হামলা, আতঙ্কে ফিরছেন একাধিক লঙ্কান ক্রিকেটার

২১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৩ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৩ নভেম্বর)

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পল্লবীতে বাসে অগ্নিসংযোগ করল দুর্বৃত্তরা
পল্লবীতে বাসে অগ্নিসংযোগ করল দুর্বৃত্তরা

১৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ফিলিস্তিনি ভূখণ্ডে নিরস্ত্র পুলিশ মোতায়েন জার্মানির
ফিলিস্তিনি ভূখণ্ডে নিরস্ত্র পুলিশ মোতায়েন জার্মানির

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাংবাদিক সুভাষ সিংহের ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধ
সাংবাদিক সুভাষ সিংহের ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধ

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রুশ এস-৪০০ প্রতিরক্ষা ব্যবস্থার তথ্য চুরির চেষ্টা করেছে পাকিস্তানি গুপ্তচর?
রুশ এস-৪০০ প্রতিরক্ষা ব্যবস্থার তথ্য চুরির চেষ্টা করেছে পাকিস্তানি গুপ্তচর?

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
ইকোনমিক জোন হবে আশাশুনি
ইকোনমিক জোন হবে আশাশুনি

দেশগ্রাম

বাংলাদেশে যাত্রা শুরু করল বিশ্ববিখ্যাত আইসক্রিম ব্র্যান্ড বাসকিন-রবিনস
বাংলাদেশে যাত্রা শুরু করল বিশ্ববিখ্যাত আইসক্রিম ব্র্যান্ড বাসকিন-রবিনস

নগর জীবন

সালাউদ্দিন টুকুর ছাতা উপহার
সালাউদ্দিন টুকুর ছাতা উপহার

দেশগ্রাম

চলতি মাসেই সাংবাদিক সুরক্ষা আইন পাস হবে
চলতি মাসেই সাংবাদিক সুরক্ষা আইন পাস হবে

নগর জীবন

বেইলি ব্রিজ তৈরি প্রতিযোগিতা
বেইলি ব্রিজ তৈরি প্রতিযোগিতা

দেশগ্রাম

শ্রদ্ধা-ভালোবাসায় হুমায়ূন আহমেদকে স্মরণ
শ্রদ্ধা-ভালোবাসায় হুমায়ূন আহমেদকে স্মরণ

নগর জীবন

ফ্যাসিবাদীদের রুখতে ঐক্যবদ্ধ থাকতে হবে
ফ্যাসিবাদীদের রুখতে ঐক্যবদ্ধ থাকতে হবে

নগর জীবন

হামজার জোড়া গোলেও জয় হাতছাড়া
হামজার জোড়া গোলেও জয় হাতছাড়া

মাঠে ময়দানে

বাড়ছে রোগী অপ্রতুল চিকিৎসা
বাড়ছে রোগী অপ্রতুল চিকিৎসা

নগর জীবন

নির্বাচন ও গণভোটের সিদ্ধান্তে জনপ্রত্যাশার প্রতিফলন ঘটেনি
নির্বাচন ও গণভোটের সিদ্ধান্তে জনপ্রত্যাশার প্রতিফলন ঘটেনি

নগর জীবন

আর্চারিতে হলো না সোনা জয়
আর্চারিতে হলো না সোনা জয়

মাঠে ময়দানে

নূরুল কবীর সম্পাদক পরিষদ সভাপতি
নূরুল কবীর সম্পাদক পরিষদ সভাপতি

নগর জীবন

নির্বাচনের আগে-পরে শান্তিপূর্ণ পরিবেশ রাখতে হবে
নির্বাচনের আগে-পরে শান্তিপূর্ণ পরিবেশ রাখতে হবে

নগর জীবন

নির্বাচন হতে হবে নিরপেক্ষ ও অংশগ্রহণমূলক
নির্বাচন হতে হবে নিরপেক্ষ ও অংশগ্রহণমূলক

নগর জীবন

ডিপজলের বিরুদ্ধে এবার হত্যাচেষ্টা মামলা
ডিপজলের বিরুদ্ধে এবার হত্যাচেষ্টা মামলা

নগর জীবন

পার্থক্যটা বুঝিয়ে দিল পাকিস্তান
পার্থক্যটা বুঝিয়ে দিল পাকিস্তান

মাঠে ময়দানে

মানুষের প্রথম ও মৌলিক অধিকার হচ্ছে স্বাধীনতা
মানুষের প্রথম ও মৌলিক অধিকার হচ্ছে স্বাধীনতা

নগর জীবন

বিএনপি রেইনবো সরকার গঠন করবে : টুকু
বিএনপি রেইনবো সরকার গঠন করবে : টুকু

নগর জীবন

জকসুর মনোনয়নপত্র বিতরণ শুরু
জকসুর মনোনয়নপত্র বিতরণ শুরু

নগর জীবন

নেতৃত্বে ফিরেই নাজমুলের সেঞ্চুরি
নেতৃত্বে ফিরেই নাজমুলের সেঞ্চুরি

মাঠে ময়দানে

স্বাগত জানিয়েছে ১২ দলীয় জোট
স্বাগত জানিয়েছে ১২ দলীয় জোট

নগর জীবন

বিপিএলের নিলাম ২৩ নভেম্বর
বিপিএলের নিলাম ২৩ নভেম্বর

মাঠে ময়দানে

সিলেটে বাংলাদেশ টেস্ট খেলেছে পাঁচটি
সিলেটে বাংলাদেশ টেস্ট খেলেছে পাঁচটি

মাঠে ময়দানে

মৌলভীবাজারে বসুন্ধরা শুভসংঘের সেলাই প্রশিক্ষণ কেন্দ্র চালু
মৌলভীবাজারে বসুন্ধরা শুভসংঘের সেলাই প্রশিক্ষণ কেন্দ্র চালু

নগর জীবন

উইন্ডিজদের হারিয়ে নিউজিল্যান্ডের সিরিজ জয়
উইন্ডিজদের হারিয়ে নিউজিল্যান্ডের সিরিজ জয়

মাঠে ময়দানে

ক্রীড়াঙ্গনে যৌন হয়রানি প্রতিরোধে কমিটি গঠনের নির্দেশ
ক্রীড়াঙ্গনে যৌন হয়রানি প্রতিরোধে কমিটি গঠনের নির্দেশ

মাঠে ময়দানে

ফলাফল
ফলাফল

মাঠে ময়দানে

টি স্পোর্টস
টি স্পোর্টস

মাঠে ময়দানে

ইউআইটিএসে সিভিল ডে উদ্‌যাপন
ইউআইটিএসে সিভিল ডে উদ্‌যাপন

নগর জীবন

টিভিতে
টিভিতে

মাঠে ময়দানে