শিরোনাম
প্রকাশ: ১২:১৬, রবিবার, ৩১ মে, ২০২০ আপডেট:

লিবিয়ায় ২৬ বাংলাদেশি হত্যাকাণ্ডের নেপথ্যে...

লাকমিনা জেসমিন সোমা
অনলাইন ভার্সন
লিবিয়ায় ২৬ বাংলাদেশি হত্যাকাণ্ডের নেপথ্যে...

মিজদা শহরের সংগঠিত হত্যাকাণ্ডে ঘটনাস্থলে মোট ৩৮ জন বাংলাদেশি জিম্মি ছিলেন। এছাড়া উক্ত ক্যাম্পে আফ্রিকার বিভিন্ন দেশের আরো শতাধিক নাগরিক বন্দী ছিলেন। এই ক্যাম্পটি মিজদার স্থানীয় একজন লিবিয়ান নাগরিকের নিয়ন্ত্রণাধীন ছিল, যার বয়স মাত্র ৩০ বছর। লিবিয়া সরকারের তথ্যমতে, তার নামে বিভিন্ন অপরাধ ও মানবপাচারের অভিযোগ ছিল। এছাড়াও তার সহযোগী হিসাবে আরও কয়েকজন অস্ত্রধারী কাজ করত। তারা স্থানীয় কোন মিলিশিয়া গ্রুপের সাথে সংযুক্ত থাকতে পারে। এই চক্রটি মূলত মরুভূমির মধ্য দিয়ে পাচারের সময় আফ্রিকাসহ বিভিন্ন দেশের অভিবাসীদের জিম্মি করে নির্যাতনের মাধ্যমে মুক্তিপণ আদায় করত।

আহত বাংলাদেশি ও তাদের আত্মীয়স্বজনদের দেওয়া তথ্য মতে, বর্ণিত বাংলাদেশিরা করোনাভাইরাসের প্রাদুর্ভাবের পূর্বে ক্ষেত্র বিশেষে ৬-৭ মাস আগে মানবপাচারকারীদের সহযোগিতায় লিবিয়ার বেনগাজীতে আগমন করেন। তারা মূলত ভূমধ্যসাগর পাড়ি দিয়ে ইউরোপ গমনের উদ্দেশ্যে লিবিয়ায় এসেছেন। কিন্তু করোনাভাইরাসের কারণে ইতালি যাওয়া কঠিন হয়ে যাওয়ায় তারা দীর্ঘদিন ধরে বেনগাজীতে আটকে পড়েন। বর্তমানে সামার সিজন শুরু হওয়াতে পাচারকারীরা কিছু কিছু অভিবাসীদের লিবিয়ার পশ্চিম উপকূল হতে ইতালি প্রেরণ শুরু করে। যদিও তাদের বেশিরভাগ নৌকাই লিবিয়ার কোস্টগার্ডের নিকট আটক হচ্ছে। কিন্তু গত কয়েকদিন আগে বাংলাদেশি দালাল কর্তৃক প্রচারিত সাগর পথে বাংলাদেশিদের ইতালি পৌঁছানোর ভিডিও ফেইসবুকে ভাইরাল হয়। যা দেখে তারা যেকোন উপায়ে ইতালি যাওয়ার জন্য লিবিয়ার পশ্চিমাঞ্চলে আসার চেষ্টা শুরু করেন।

এই অবস্থায় বর্ণিত ৩৮ জন দুই গ্রুপে লিবিয়ার স্থানীয় বাংলাদেশি দালালদের সহযোগিতায় ১০-১৫ দিন পূর্বে মরুভূমি হয়ে বেনগাজী থেকে পশ্চিম লিবিয়ার উদ্দেশ্যে যাত্রা শুরু করেন। লিবিয়ায় বর্তমানে যুদ্ধ ও করোনার কারণে পূর্বাঞ্চল থেকে পশ্চিমাঞ্চলের শহরে যাতায়াতে নিষেধাজ্ঞা থাকায় পাচারকারীরা মরুভূমির অপ্রচলিত পথ দিয়ে তাদেরকে প্রেরণ করে। পথে চেকপয়েন্ট এড়ানোর জন্য মরুভূমির মধ্যে তাদেরকে অনেক পথ ঘুরতে হয়। বেনগাজী থেকে যাত্রার দুইদিন পর তাদেরকে প্রথমে এক অপহরণকারী চক্র ধরে মরুভূমিতে এক ঘরে আটকে রাখেন। এই চক্র জিম্মিদের সাথে কোন খারাপ ব্যবহার বা নির্যাতন করেনি বলে বাংলাদেশিরা জানিয়েছে।

তিনদিন পর জিম্মিদেরকে সারারাত ভ্রমণের পর মিজদার পাচারকারীদের নিকট হস্তান্তর করা হয়। ধারণা করা হচ্ছে প্রথম গ্রুপটি অর্থের বিনিময়ে মিজদার গ্রুপের নিকট জিম্মিদের বিক্রি করেছে। মিজদায় আনার পর থেকে শুরু হয় তাদের উপর অবর্ণনীয় নির্যাতন। অপহরণকারীরা মুক্তিপণ হিসাবে প্রত্যেক জনের কাছ থেকে ১০-১২ হাজার মার্কিন ডলার মুক্তিপণ দাবী করতে থাকে এবং মুক্তিপণের অর্থ দুবাই প্রেরণের কথা জানান। মুক্তিপণ আদায়ে বিলম্ব হওয়ায় দিনকে দিন নির্যাতন বাড়তে থাকে।

লিবিয়ার সোশ্যাল মিডিয়া এবং আহতদের দেওয়া তথ্য মতে, গত ২৭ মে ২০২০ তারিখ দিবাগত রাতে অপহরণকারীর মূলহোতা ও তার দুয়েকজন সহযোগী পুনরায় অস্ত্রসহ জিম্মি অভিবাসীদের ক্যাম্পে আসে এবং নির্যাতন শুরুর একপর্যায়ে কয়েকজন আফ্রিকার নাগরিক তার অস্ত্র কেড়ে নিতে সক্ষম হয়। যাতে কয়েকজন বাংলাদেশিও সহযোগিতা করে থাকতে পারে বলে জানা যায়। এই অবস্থায় আফ্রিকান নাগরিকের ছোড়া গুলিতে অপহরণকারী মূলহোতা নিহত হন এবং তার সহযোগী আহত হন।

তবে এই খবরটি নিহত লিবিয়ানের পরিবার ও বন্ধুবান্ধবের কাছে বাংলাদেশিরা তাকে হত্যা করেছে বলে পৌঁছায়। একপর্যায়ে তারা প্রতিশোধ পরায়ণ হয়ে সশস্ত্রভাবে জিম্মি অভিবাসীদের ক্যাম্পে হামলা চালায় এবং নির্বিচারে গুলি ছোড়ে। যার ফলে এই বর্বরোচিত হতাহতের ঘটনা ঘটে। যদিও লিবিয়ার সোশ্যাল মিডিয়াতে উক্ত অপহরণকারী আফ্রিকানদের হাতে নিহত হয়েছেন বলে শুরু থেকেই প্রচার হয়েছে।

এই বিষয়ে বিভিন্ন উপায়ে মিজদার কয়েকজন লিবিয়ানের সাথে কথা বলে জানা যায়, নিহত লিবিয়ানের বাড়িটি একটি বিশালাকার প্রাসাদ। যার পিছনে কিছুটা আন্ডারগ্রাউন্ডে সে অভিবাসীদের জিম্মি রাখার আস্তানা তৈরি করেছিল। এই প্রাসাদের আশেপাশে সবই তার আত্মীয়স্বজনের বাড়ি। কিন্তু তার আত্মীয়স্বজন ছাড়া স্থানীয়রা এইখানে অভিবাসীদের বন্দিশালার বিষয়ে কেউ জানত না।

ঘটনার দিন নিহত লিবিয়ানের আত্মীয়স্বজনরা এলাকাবাসীকে কিছু টেরোরিস্ট গ্রুপ তাদের ছেলেকে হত্যা করেছে বলে ভুল বুঝিয়ে ক্ষিপ্ত করেছিল। স্থানীয়রা জানতোই না ভিতরে বাংলাদেশি আছেন। এমনকি নির্মম হত্যাকাণ্ডের পরও এদেরকে টেরোরিস্ট বলে প্রচার করেছিল। ঘটনার পরপরই কিছু কিছু সোশ্যাল মিডিয়ায় নিহতদেরকে লিবিয়ায় যুদ্ধরত প্রতিপক্ষের ভাড়াটে সৈন্য বলেও দাবী করা হয়েছিল। কিন্তু নিহতরা বাংলাদেশি হওয়ায় সকলে বিস্মিত হয়ে যায়। বর্তমানে স্থানীয় মিজদার নাগরিকরা এই ঘটনায় অনুতপ্ত বলে তারা জানিয়েছেন।

এই নৃশংস হত্যাকাণ্ডের ঘটনার সময় জিম্মি ৩৮ জন বাংলাদেশির মধ্য ৩৫ জনের পরিচয় ত্রিপলীর বাংলাদেশ দূতাবাস নিশ্চিত করেছে। যাদের মধ্যে সম্ভাব্য নিহত ২৬ জনের মধ্য ২৩ জন এবং আহত ১১ জনসহ বেঁচে যাওয়া ১২ জনের পরিচয় প্রকাশ করেছে। বেঁচে যাওয়া দুইজনের সাথে কথা বললে তারা জানায়, কিভাবে তারা জীবিত আছেন তা পরিষ্কার বলতে পারে না। কোনভাবে কারো নিচে ছাপা পড়ে বা কিনারায় পড়ে থেকে বা মৃত্যুর ভান করে হয়তো তারা বেঁচে গেছেন।

পরবর্তীতে তাদেরকে মিজদা হাসপাতালে নেওয়া হলে সেখানেও গণ্ডগোল দেখা দিলে তাদেরকে প্রাথমিক চিকিৎসা দিয়ে দ্রুত অন্য শহরে পাঠানোর ব্যবস্থা করা হয়। কিন্তু পাচারকারীদের ভয়ে তাদেরকে আশেপাশের কোন হাসপাতালে ভর্তি নেয়নি। এক পর্যায়ে তাদেরকে জিনতান হাসপাতালে চিকিৎসা দিয়ে ত্রিপলীতে পাঠানো হয়। বর্তমানে আহত ১১ জন বাংলাদেশি ত্রিপলীর বিভিন্ন হাসপাতালে চিকিৎসাধীন আছে বলে দূতাবাস জানিয়েছে। অন্যদিকে এই ঘটনায় নিহত সকলের মৃতদেহ ইতিমধ্যে মিজদায় দাফন করে ফেলা হয়েছে।

এই মর্মান্তিক ঘটনার মাধ্যমে লিবিয়া হয়ে সাগর পথে ইউরোপ যাওয়ার ২৬ জন বাংলাদেশির স্বপ্নের অন্তিম পরিণাম হলো। এই পথের স্বপ্নে প্রতি বছরই বাংলাদেশিরা প্রাণ দিচ্ছে। গত বছর এক নৌকাডুবির ঘটনায় ৩৭ জন ভূমধ্যসাগরে মৃত্যুবরণ করেছিল, যাদের লাশও পাওয়া যায়নি। এছাড়া প্রতি বছর শতশত বাংলাদেশি লিবিয়ার কোস্টগার্ডের হাতে আটক হয়ে লিবিয়ার সফর জেলে বন্দী হচ্ছেন এবং চরম নির্যাতন সহ্যের পর খালি হাতে দেশে ফিরে যাচ্ছেন। অথচ তারপরও বাংলাদেশ থেকে ইতালি যাওয়ার জন্য নতুন করে বাংলাদেশিরা অবৈধভাবে লিবিয়ায় আসছে।

কিন্তু এতসব মৃত্যুর পরও কেন বাংলাদেশিরা এই পথে পা বাড়াচ্ছে। প্রথমত: বাংলাদেশে দালালদের তৎপরতা বন্ধে সরকারের কার্যকরী উদ্যোগের অভাব এবং বছরের পর বছর ধরে চিহ্নিত পাচারকারীদের শাস্তি না হওয়া। এছাড়া সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে শুধুমাত্র যারা ইতালি পৌঁছায় তাদের সফলতা প্রচার হওয়া। অন্যদিকে এই পথের মৃত্যুর ঝুঁকি বা ভয়াবহতা নিয়ে সরকারী-বেসরকারী পর্যায়ে প্রচারণার অভাব।

দ্বিতীয়ত: লিবিয়ার অস্থিতিশীল পরিস্থিতির কারণে দেশটির সীমান্ত অরক্ষিত হয়ে পড়া। এই সুযোগ গ্রহণ করে পাচারকারীরা অভিবাসীদের কোন ধরণের ভিসা ছাড়া সরাসরি বিমানবন্দর দিয়ে লিবিয়ায় অনুপ্রবেশ করাতে পারছেন। এছাড়া স্থানীয় মিলিশিয়াদের সরাসরি সাগর পথে মানবপাচারের সাথে যুক্ত থাকায় বৃহৎ পরিসরে অনেকটা উন্মুক্তভাবে পাচার কার্যক্রম করতে পারা।

তৃতীয়ত: বাংলাদেশিদের অতি লোভ। অনেকক্ষেত্রে একই গ্রামের পাশের ছেলে ইতালি পৌঁছানোর খবরে লোভে পড়েন। ফলে বেশিরভাগ ক্ষেত্রেই পরিবারের পক্ষ থেকে তাদের ছেলেকে ইউরোপ পঠানোর জন্য বিপুল অর্থের যোগান দেওয়া হয়।

এই অবস্থা থেকে পরিত্রাণের জন্য বাংলাদেশ সরকারের কঠোর অভিবাসন নীতি গ্রহণ এবং আইনের বাস্তবায়নের বিকল্প নেই। আমরা শুধুমাত্র কোন দুর্ঘটনা ঘটলে সাময়িক আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর তৎপরতা দেখি। কিন্তু মানবপাচার বন্ধের জন্য বছরব্যাপী তৎপরতা চালানো প্রয়োজন। বাংলাদেশে এন্টি টেরোরিস্ট ইউনিটের মতো মানবপাচার বিরোধী একটি স্থায়ী ইউনিট গঠন করা খুবই জরুরী হয়ে পড়েছে। যারা সারা বছর গোয়ান্দা কার্যক্রমের মাধ্যমে শুধু মানবপাচার প্রতিরোধের কাজে নিয়োজিত থাকবে।

সর্বোপরি এই মৃত্যুর মিছিল বন্ধ করতে সকলের সচেতন হওয়ার বিকল্প নেই। বিশেষ করে মানবপাচার এবং অবৈধ অভিবাসন নিয়ে মিডিয়ার অগ্রবর্তী ভূমিকা রাখতে হবে। অবৈধ অভিবাসনের ঝুঁকি ও ভয়াবহতা নিয়ে খবরের পাশাপাশি ভুক্তভোগীদের সাক্ষাৎকার নিয়ে নিয়মিত প্রতিবেদন প্রচার করা যেতে পারে।

তাছাড়া মিডিয়াকে খবর প্রকাশের ক্ষেত্রে আরো সচেতন হতে হবে। অনেক বছর পর সম্প্রতি ইতালি সরকার শুধু গৃহ পরিচারক ও কৃষিক্ষেত্রে কর্মরত কিছু অবৈধ অভিবাসীদের বৈধতার সুযোগ দিয়েছে। অথচ এই খবরের গভীরে না গিয়ে আমাদের সব মিডিয়া ইতালিতে লক্ষ লক্ষ বাংলাদেশি বৈধ হওয়ার সুযোগ পাচ্ছে বলে প্রচার করেছে। যা সোশ্যাল মিডিয়ায় ব্যাপকভাবে শেয়ার হয়েছে এবং অনেকেই এই পথে পা বাড়াতে আগ্রহী হয়েছে। বাস্তবিক অর্থে ইতালিতে বর্ণিত দুই পেশায় অবৈধ বাংলাদেশিরা তেমন একটা যুক্ত নেই।

অন্যদিকে লিবিয়ায় যতদিন পর্যন্ত একটি স্থিতিশীল সরকার ফিরে আসবে না ততোদিন সাগর পথে ইউরোপ প্রেরণের পাচার কার্যক্রম চালু থাকবে। কারণ মানবপাচারকে অনেক ক্ষেত্রে সরকার ইউরোপিয়ানদের সাথে বিভিন্ন দেন দরবারের হাতিয়ার হিসাবে ব্যবহার করে আসছে। অন্যদিকে মানবপাচার এখানকার স্থানীয় মিলিশিয়াদের অর্থ উপার্জনের মূল মাধ্যম। ফলে লিবিয়া অংশে আপাতত মানবপাচার বন্ধ হবে না। এছাড়া এই চক্রের সাথে যুক্ত হয়েছে স্থানীয় বাংলাদেশি দালাল চক্র। যাদেরকে লিবিয়ার বর্তমান পরিস্থিতিতে আইনের আওতায় আনা প্রায় অসম্ভব। এরা এতই অপ্রতিরোধ্য যে লিবিয়ায় ২৬ জন বাংলাদেশিকে হত্যার দিনও বাংলাদেশিদের সাগর পথে ইতালি পৌঁছানোর মিথ্যা চমকপ্রদ খবর ফেসবুকে প্রকাশ্যে প্রচার করেছে। ফলে লিবিয়ায় চিহ্নিত পাচারকারী বাংলাদেশীদের পরিবারের বিরুদ্ধে দেশে আইনগত ব্যবস্থা গ্রহণের বিকল্প নেই।
তথ্যসূত্র : লিবিয়া প্রবাসী কল্যাণ ফোরাম

লেখক: সাংবাদিক

(ফেসবুক থেকে সংগৃহীত)

বিডি প্রতিদিন/ফারজানা

এই বিভাগের আরও খবর
৩০টি বিদেশি নম্বর থেকে হত্যার হুমকি পেয়েছি : ওসমান হাদি
৩০টি বিদেশি নম্বর থেকে হত্যার হুমকি পেয়েছি : ওসমান হাদি
রাজনীতিকে সর্বস্তরের মানুষের কাছে পৌঁছে দিতে চাই
রাজনীতিকে সর্বস্তরের মানুষের কাছে পৌঁছে দিতে চাই
ফেসবুকে ‘হ্যাঁ’ ও ‘না’ পোস্টের প্রতিযোগিতা
ফেসবুকে ‘হ্যাঁ’ ও ‘না’ পোস্টের প্রতিযোগিতা
এনসিপিকে কেন শাপলা দেওয়া যাবে না, ব্যাখ্যা দিলেন নীলা ইসরাফিল
এনসিপিকে কেন শাপলা দেওয়া যাবে না, ব্যাখ্যা দিলেন নীলা ইসরাফিল
ইশরাকের সাথে বিয়ে কবে? ফেসবুক পোস্টে জানালেন নুসরাত নিজেই
ইশরাকের সাথে বিয়ে কবে? ফেসবুক পোস্টে জানালেন নুসরাত নিজেই
যেখানে আওয়ামী লীগ, সেখানেই মাইর : হামিম
যেখানে আওয়ামী লীগ, সেখানেই মাইর : হামিম
আখতারের ওপর হামলার ঘটনায় যা বললেন সারজিস
আখতারের ওপর হামলার ঘটনায় যা বললেন সারজিস
‘রাজনৈতিক নেতাদের অনিরাপদ রেখে সরকার প্রধানের এয়ারপোর্ট প্রস্থান লজ্জাজনক’
‘রাজনৈতিক নেতাদের অনিরাপদ রেখে সরকার প্রধানের এয়ারপোর্ট প্রস্থান লজ্জাজনক’
ডাকসু নির্বাচন গণতন্ত্র অভিমুখী বিশাল পদযাত্রা: আসিফ নজরুল
ডাকসু নির্বাচন গণতন্ত্র অভিমুখী বিশাল পদযাত্রা: আসিফ নজরুল
এক হাজার কোটি টাকার মালিক সুমন, ফেসবুকে জাওয়াদ নির্ঝর
এক হাজার কোটি টাকার মালিক সুমন, ফেসবুকে জাওয়াদ নির্ঝর
‌‘এতো আশ্চর্য আর কোনোদিন হইনি’
‌‘এতো আশ্চর্য আর কোনোদিন হইনি’
আশিক চৌধুরী ইস্যুতে ক্ষমা চাইলেন ছাত্রদলের সেই নেত্রী
আশিক চৌধুরী ইস্যুতে ক্ষমা চাইলেন ছাত্রদলের সেই নেত্রী
সর্বশেষ খবর
রংপুরে একজনকে হত্যার অভিযোগ
রংপুরে একজনকে হত্যার অভিযোগ

২ সেকেন্ড আগে | দেশগ্রাম

আমি আসলে খুব কষ্ট পাচ্ছি : শেখ হাসিনার আইনজীবী
আমি আসলে খুব কষ্ট পাচ্ছি : শেখ হাসিনার আইনজীবী

১৭ সেকেন্ড আগে | জাতীয়

হবিগঞ্জের হত্যা মামলার আসামিকে সিলেট থেকে গ্রেফতার
হবিগঞ্জের হত্যা মামলার আসামিকে সিলেট থেকে গ্রেফতার

৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নারায়ণগঞ্জে হাসপাতালে বিএনপি নেতা মামুন মাহমুদের ডেঙ্গু কিট প্রদান
নারায়ণগঞ্জে হাসপাতালে বিএনপি নেতা মামুন মাহমুদের ডেঙ্গু কিট প্রদান

১০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বাংলাদেশ প্রতিদিনের খবরে সেই শিক্ষা কর্মকর্তার বিরুদ্ধে তদন্ত শুরু
বাংলাদেশ প্রতিদিনের খবরে সেই শিক্ষা কর্মকর্তার বিরুদ্ধে তদন্ত শুরু

১৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নোয়াখালীতে সুবিধাবঞ্চিত শীতার্থদের মাঝে ৫ শতাধিক কম্বল বিতরণ
নোয়াখালীতে সুবিধাবঞ্চিত শীতার্থদের মাঝে ৫ শতাধিক কম্বল বিতরণ

১৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সিরাজগঞ্জে পদোন্নতির দাবিতে প্রভাষকদের কর্মবিরতি
সিরাজগঞ্জে পদোন্নতির দাবিতে প্রভাষকদের কর্মবিরতি

১৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

হবিগঞ্জে সাড়ে তিন কোটি টাকার ভারতীয় চোরাচালান পণ্য জব্দ
হবিগঞ্জে সাড়ে তিন কোটি টাকার ভারতীয় চোরাচালান পণ্য জব্দ

১৯ মিনিট আগে | চায়ের দেশ

শেখ হাসিনা ও আসাদুজ্জামান কামালের সব সম্পদ বাজেয়াপ্তের নির্দেশ
শেখ হাসিনা ও আসাদুজ্জামান কামালের সব সম্পদ বাজেয়াপ্তের নির্দেশ

১৯ মিনিট আগে | জাতীয়

ট্রাফিক আইন লঙ্ঘনে ডিএমপির ২০৮৮ মামলা
ট্রাফিক আইন লঙ্ঘনে ডিএমপির ২০৮৮ মামলা

১৯ মিনিট আগে | নগর জীবন

আন্তর্জাতিক গণমাধ্যমে শেখ হাসিনার রায়ের খবর
আন্তর্জাতিক গণমাধ্যমে শেখ হাসিনার রায়ের খবর

২০ মিনিট আগে | জাতীয়

ইন্দোনেশিয়ায় ভূমিধসে ১৮ জনের প্রাণহানি
ইন্দোনেশিয়ায় ভূমিধসে ১৮ জনের প্রাণহানি

২০ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শোকরানা সিজদায় অংশগ্রহণের আহ্বান হাদির
শোকরানা সিজদায় অংশগ্রহণের আহ্বান হাদির

২২ মিনিট আগে | জাতীয়

শাবিপ্রবিতে স্টুডেন্ট রাইটস ফোরামের ফ্রি হেল্থ ক্যাম্প
শাবিপ্রবিতে স্টুডেন্ট রাইটস ফোরামের ফ্রি হেল্থ ক্যাম্প

২৪ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় মওলানা ভাসানীর মৃত্যুবার্ষিকী পালিত
ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় মওলানা ভাসানীর মৃত্যুবার্ষিকী পালিত

২৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

আজ বাংলাদেশের মাটিতে ন্যায়বিচার প্রতিষ্ঠার শ্রেষ্ঠ ঘটনা ঘটেছে : আইন উপদেষ্টা
আজ বাংলাদেশের মাটিতে ন্যায়বিচার প্রতিষ্ঠার শ্রেষ্ঠ ঘটনা ঘটেছে : আইন উপদেষ্টা

৩২ মিনিট আগে | জাতীয়

শহীদরা ন্যায়বিচার পেয়েছেন: অ্যাটর্নি জেনারেল
শহীদরা ন্যায়বিচার পেয়েছেন: অ্যাটর্নি জেনারেল

৩২ মিনিট আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায়ে সন্তুষ্ট আবু সাঈদের পরিবার
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায়ে সন্তুষ্ট আবু সাঈদের পরিবার

৩৩ মিনিট আগে | জাতীয়

হাসিনার মৃত্যুদণ্ড: তাৎক্ষণিক প্রতিক্রিয়ায় যা জানালো জামায়াত
হাসিনার মৃত্যুদণ্ড: তাৎক্ষণিক প্রতিক্রিয়ায় যা জানালো জামায়াত

৩৭ মিনিট আগে | জাতীয়

মেধাবী শিক্ষার্থী শান্তা হালদারের পাশে বসুন্ধরা শুভসংঘ
মেধাবী শিক্ষার্থী শান্তা হালদারের পাশে বসুন্ধরা শুভসংঘ

৩৮ মিনিট আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

ট্রাইব্যুনালে ন্যায়বিচার প্রতিষ্ঠা হয়েছে, এ রায় মাইলফলক : সালাহউদ্দিন
ট্রাইব্যুনালে ন্যায়বিচার প্রতিষ্ঠা হয়েছে, এ রায় মাইলফলক : সালাহউদ্দিন

৩৯ মিনিট আগে | রাজনীতি

নোয়াখালীতে পৃথক সড়ক দুর্ঘটনায় দুজন নিহত
নোয়াখালীতে পৃথক সড়ক দুর্ঘটনায় দুজন নিহত

৪৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

শেখ হাসিনার ফাঁসির রায় ঘোষণার পর জনতার উল্লাস
শেখ হাসিনার ফাঁসির রায় ঘোষণার পর জনতার উল্লাস

৪৭ মিনিট আগে | জাতীয়

চীনের সঙ্গে বিরোধ মেটাতে বৈঠকে বসছে জাপান
চীনের সঙ্গে বিরোধ মেটাতে বৈঠকে বসছে জাপান

৫৭ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মানিকগঞ্জে দুর্বৃত্তের দেওয়া আগুনে দগ্ধ সেই চালকের মৃত্যু
মানিকগঞ্জে দুর্বৃত্তের দেওয়া আগুনে দগ্ধ সেই চালকের মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কাল ট্রাম্পের সঙ্গে বৈঠকে বসছে সৌদি যুবরাজ
কাল ট্রাম্পের সঙ্গে বৈঠকে বসছে সৌদি যুবরাজ

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ড
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ড

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অস্কার গ্রহণ করলেন টম ক্রুজ
অস্কার গ্রহণ করলেন টম ক্রুজ

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

শেখ হাসিনাসহ তিনজনের অপরাধ প্রমাণিত
শেখ হাসিনাসহ তিনজনের অপরাধ প্রমাণিত

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাজস্থানের কোচ হিসেবে ফিরলেন কিংবদন্তি সাঙ্গাকারা
রাজস্থানের কোচ হিসেবে ফিরলেন কিংবদন্তি সাঙ্গাকারা

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সর্বাধিক পঠিত
যে কারণে আপিল করতে পারবেন না হাসিনা
যে কারণে আপিল করতে পারবেন না হাসিনা

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অগ্নিসন্ত্রাসের জনক একজনই: সোহেল তাজ
অগ্নিসন্ত্রাসের জনক একজনই: সোহেল তাজ

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আত্মসমর্পণ করে জামিন পেলেন অভিনেত্রী মেহজাবীন
আত্মসমর্পণ করে জামিন পেলেন অভিনেত্রী মেহজাবীন

২১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ধানমন্ডি ৩২-এ নেওয়া হচ্ছে দুটি বুলডোজার
ধানমন্ডি ৩২-এ নেওয়া হচ্ছে দুটি বুলডোজার

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ড
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ড

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিয়ের আশায় ১৭ দিনের নবজাতককে হত্যা করল ৪ খালা
বিয়ের আশায় ১৭ দিনের নবজাতককে হত্যা করল ৪ খালা

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মক্কা-মদিনা রুটে ভয়াবহ বাস দুর্ঘটনা, নিহত অন্তত ৪২ ভারতীয় ওমরাহযাত্রী
মক্কা-মদিনা রুটে ভয়াবহ বাস দুর্ঘটনা, নিহত অন্তত ৪২ ভারতীয় ওমরাহযাত্রী

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাইব্যুনালে ৪৫৩ পৃষ্ঠার রায় পড়া চলছে
ট্রাইব্যুনালে ৪৫৩ পৃষ্ঠার রায় পড়া চলছে

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১৩ হাজার ফুট উচ্চতায় বিমানঘাঁটি,
মুখোমুখি ভারত-চীন
১৩ হাজার ফুট উচ্চতায় বিমানঘাঁটি, মুখোমুখি ভারত-চীন

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনাসহ তিনজনের অপরাধ প্রমাণিত
শেখ হাসিনাসহ তিনজনের অপরাধ প্রমাণিত

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাজধানীতে একের পর এক ককটেল বিস্ফোরণ
রাজধানীতে একের পর এক ককটেল বিস্ফোরণ

১৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

স্কুল-কলেজের সভাপতির দায়িত্বে ইউএনও–ডিসি
স্কুল-কলেজের সভাপতির দায়িত্বে ইউএনও–ডিসি

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কেন ধনী যুক্তরাষ্ট্রের লাখ লাখ মানুষ এখনও খালি পেটে ঘুমায়?
কেন ধনী যুক্তরাষ্ট্রের লাখ লাখ মানুষ এখনও খালি পেটে ঘুমায়?

১২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

রায় ঘোষণাকে কেন্দ্র করে ট্রাইব্যুনাল এলাকায় সেনা মোতায়েন চেয়ে চিঠি
রায় ঘোষণাকে কেন্দ্র করে ট্রাইব্যুনাল এলাকায় সেনা মোতায়েন চেয়ে চিঠি

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনার বিরুদ্ধে মানবতাবিরোধী অপরাধের যে ৫ অভিযোগ
হাসিনার বিরুদ্ধে মানবতাবিরোধী অপরাধের যে ৫ অভিযোগ

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ট্রাইব্যুনালে আনা হয়েছে সাবেক আইজিপি মামুনকে
ট্রাইব্যুনালে আনা হয়েছে সাবেক আইজিপি মামুনকে

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ট্রাইব্যুনালে যে রায় হোক তা কার্যকর হবে : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
ট্রাইব্যুনালে যে রায় হোক তা কার্যকর হবে : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাজার বার ফাঁসি দিলেও হাসিনার জন্য তা কম হবে: স্নিগ্ধ
হাজার বার ফাঁসি দিলেও হাসিনার জন্য তা কম হবে: স্নিগ্ধ

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অনিবন্ধিত মোবাইল ব্যবহারকারীদের জন্য সুখবর দিল বিটিআরসি
অনিবন্ধিত মোবাইল ব্যবহারকারীদের জন্য সুখবর দিল বিটিআরসি

২৩ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

শেখ হাসিনার ফাঁসির রায় ঘোষণার পর জনতার উল্লাস
শেখ হাসিনার ফাঁসির রায় ঘোষণার পর জনতার উল্লাস

৪২ মিনিট আগে | জাতীয়

শান্তি ও নিরাপত্তার জন্য দোয়া করলেন চিফ প্রসিকিউটর
শান্তি ও নিরাপত্তার জন্য দোয়া করলেন চিফ প্রসিকিউটর

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভেনেজুয়েলায় সামরিক হামলা নিয়ে মনস্থির করে ফেলেছি: ট্রাম্প
ভেনেজুয়েলায় সামরিক হামলা নিয়ে মনস্থির করে ফেলেছি: ট্রাম্প

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আগুন সন্ত্রাসীদের গুলির নির্দেশ
আগুন সন্ত্রাসীদের গুলির নির্দেশ

১৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

টিএসসিতে হাসিনার রায় সরাসরি সম্প্রচারের আয়োজন
টিএসসিতে হাসিনার রায় সরাসরি সম্প্রচারের আয়োজন

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মহেশ বাবু–রাজামৌলির ‘বারাণসী’র চোখ ধাঁধানো টিজার
মহেশ বাবু–রাজামৌলির ‘বারাণসী’র চোখ ধাঁধানো টিজার

৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

রায় শুনতে ট্রাইব্যুনালে ছাত্রনেতারা
রায় শুনতে ট্রাইব্যুনালে ছাত্রনেতারা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজীপুর মহানগর পুলিশে নতুন কমিশনার, ৬ জেলার এসপি বদলি
গাজীপুর মহানগর পুলিশে নতুন কমিশনার, ৬ জেলার এসপি বদলি

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

স্ত্রী-মেয়েসহ সাবেক মন্ত্রী নানকের ৫৭ ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধ
স্ত্রী-মেয়েসহ সাবেক মন্ত্রী নানকের ৫৭ ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধ

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ধানমন্ডি ৩২ নম্বরের সামনে থেকে বিক্ষুব্ধদের সরিয়ে দিল আইনশৃঙ্খলা বাহিনী
ধানমন্ডি ৩২ নম্বরের সামনে থেকে বিক্ষুব্ধদের সরিয়ে দিল আইনশৃঙ্খলা বাহিনী

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ভারতকে লজ্জায় ফেলে পাকিস্তানের সহজ জয়
ভারতকে লজ্জায় ফেলে পাকিস্তানের সহজ জয়

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

প্রিন্ট সর্বাধিক
শেখ হাসিনার রায় আজ
শেখ হাসিনার রায় আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

আন্ডার সঙ্গে ডান্ডার বন্ধন, সর্বনাশের সাত লক্ষণ
আন্ডার সঙ্গে ডান্ডার বন্ধন, সর্বনাশের সাত লক্ষণ

সম্পাদকীয়

অপেক্ষা ৬৩ আসনে
অপেক্ষা ৬৩ আসনে

প্রথম পৃষ্ঠা

ইসলামী ব্যাংক থেকে এক পরিবার তুলেছে ৫০ হাজার কোটি
ইসলামী ব্যাংক থেকে এক পরিবার তুলেছে ৫০ হাজার কোটি

প্রথম পৃষ্ঠা

ভোটের আগে পদোন্নতি নয়
ভোটের আগে পদোন্নতি নয়

পেছনের পৃষ্ঠা

কঠিন চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় প্রস্তুত থাকুন : সেনাপ্রধান
কঠিন চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় প্রস্তুত থাকুন : সেনাপ্রধান

প্রথম পৃষ্ঠা

কারসাজির ‘অক্টোপাস’ চসিক নির্বাহী
কারসাজির ‘অক্টোপাস’ চসিক নির্বাহী

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

দেখা মিলল বকফুলের
দেখা মিলল বকফুলের

পেছনের পৃষ্ঠা

সারা দেশে আগুন ককটেল বোমা
সারা দেশে আগুন ককটেল বোমা

প্রথম পৃষ্ঠা

নতুন বাংলাদেশে পুরোনো দুর্নীতি
নতুন বাংলাদেশে পুরোনো দুর্নীতি

প্রথম পৃষ্ঠা

লাল ড্রাগনে স্বপ্নপূরণ
লাল ড্রাগনে স্বপ্নপূরণ

পেছনের পৃষ্ঠা

ক্লোজডোর অনুশীলনে ভারত
ক্লোজডোর অনুশীলনে ভারত

মাঠে ময়দানে

সারা দেশে মেডিকেল টেকনোলজিস্ট ফোরামের কর্মবিরতির হুঁশিয়ারি
সারা দেশে মেডিকেল টেকনোলজিস্ট ফোরামের কর্মবিরতির হুঁশিয়ারি

নগর জীবন

এবার নতুন শাকিব খান
এবার নতুন শাকিব খান

শোবিজ

রুনা লায়লা সুরের ইন্দ্রজালে জীবন্ত কিংবদন্তি
রুনা লায়লা সুরের ইন্দ্রজালে জীবন্ত কিংবদন্তি

শোবিজ

কার অপেক্ষায় মাহি?
কার অপেক্ষায় মাহি?

শোবিজ

নতুন পে-স্কেল নিয়ে বাড়ছে ক্ষোভ
নতুন পে-স্কেল নিয়ে বাড়ছে ক্ষোভ

পেছনের পৃষ্ঠা

হামজার বাকি শুধু গোল কিপিং!
হামজার বাকি শুধু গোল কিপিং!

মাঠে ময়দানে

আগুন সন্ত্রাসীদের গুলির নির্দেশ
আগুন সন্ত্রাসীদের গুলির নির্দেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

ঋণ পেতে ঘাম ঝরে নারী উদ্যোক্তাদের
ঋণ পেতে ঘাম ঝরে নারী উদ্যোক্তাদের

পেছনের পৃষ্ঠা

নিবন্ধন পেল এনসিপি ও বাসদ মার্কসবাদী
নিবন্ধন পেল এনসিপি ও বাসদ মার্কসবাদী

প্রথম পৃষ্ঠা

এনএসসিতে চিঠি পাঠানোর কথা অস্বীকার শিখার
এনএসসিতে চিঠি পাঠানোর কথা অস্বীকার শিখার

মাঠে ময়দানে

৯৩ রানে অলআউট ভারত
৯৩ রানে অলআউট ভারত

মাঠে ময়দানে

নৈরাজ্য রুখে দাঁড়াতে হবে
নৈরাজ্য রুখে দাঁড়াতে হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

১৩ মাস পর মিরপুরে ফিরছে টেস্ট
১৩ মাস পর মিরপুরে ফিরছে টেস্ট

মাঠে ময়দানে

দর্শক মাতালেন কনা
দর্শক মাতালেন কনা

শোবিজ

সেনেগালকে প্রথম হারাল ব্রাজিল
সেনেগালকে প্রথম হারাল ব্রাজিল

মাঠে ময়দানে

শুভ জন্মদিন রুনা লায়লা
শুভ জন্মদিন রুনা লায়লা

শোবিজ

বিশ্বকাপ কাবাডির ট্রফি উন্মোচন
বিশ্বকাপ কাবাডির ট্রফি উন্মোচন

মাঠে ময়দানে