শিরোনাম
প্রকাশ: ১২:১৬, রবিবার, ৩১ মে, ২০২০ আপডেট:

লিবিয়ায় ২৬ বাংলাদেশি হত্যাকাণ্ডের নেপথ্যে...

লাকমিনা জেসমিন সোমা
অনলাইন ভার্সন
লিবিয়ায় ২৬ বাংলাদেশি হত্যাকাণ্ডের নেপথ্যে...

মিজদা শহরের সংগঠিত হত্যাকাণ্ডে ঘটনাস্থলে মোট ৩৮ জন বাংলাদেশি জিম্মি ছিলেন। এছাড়া উক্ত ক্যাম্পে আফ্রিকার বিভিন্ন দেশের আরো শতাধিক নাগরিক বন্দী ছিলেন। এই ক্যাম্পটি মিজদার স্থানীয় একজন লিবিয়ান নাগরিকের নিয়ন্ত্রণাধীন ছিল, যার বয়স মাত্র ৩০ বছর। লিবিয়া সরকারের তথ্যমতে, তার নামে বিভিন্ন অপরাধ ও মানবপাচারের অভিযোগ ছিল। এছাড়াও তার সহযোগী হিসাবে আরও কয়েকজন অস্ত্রধারী কাজ করত। তারা স্থানীয় কোন মিলিশিয়া গ্রুপের সাথে সংযুক্ত থাকতে পারে। এই চক্রটি মূলত মরুভূমির মধ্য দিয়ে পাচারের সময় আফ্রিকাসহ বিভিন্ন দেশের অভিবাসীদের জিম্মি করে নির্যাতনের মাধ্যমে মুক্তিপণ আদায় করত।

আহত বাংলাদেশি ও তাদের আত্মীয়স্বজনদের দেওয়া তথ্য মতে, বর্ণিত বাংলাদেশিরা করোনাভাইরাসের প্রাদুর্ভাবের পূর্বে ক্ষেত্র বিশেষে ৬-৭ মাস আগে মানবপাচারকারীদের সহযোগিতায় লিবিয়ার বেনগাজীতে আগমন করেন। তারা মূলত ভূমধ্যসাগর পাড়ি দিয়ে ইউরোপ গমনের উদ্দেশ্যে লিবিয়ায় এসেছেন। কিন্তু করোনাভাইরাসের কারণে ইতালি যাওয়া কঠিন হয়ে যাওয়ায় তারা দীর্ঘদিন ধরে বেনগাজীতে আটকে পড়েন। বর্তমানে সামার সিজন শুরু হওয়াতে পাচারকারীরা কিছু কিছু অভিবাসীদের লিবিয়ার পশ্চিম উপকূল হতে ইতালি প্রেরণ শুরু করে। যদিও তাদের বেশিরভাগ নৌকাই লিবিয়ার কোস্টগার্ডের নিকট আটক হচ্ছে। কিন্তু গত কয়েকদিন আগে বাংলাদেশি দালাল কর্তৃক প্রচারিত সাগর পথে বাংলাদেশিদের ইতালি পৌঁছানোর ভিডিও ফেইসবুকে ভাইরাল হয়। যা দেখে তারা যেকোন উপায়ে ইতালি যাওয়ার জন্য লিবিয়ার পশ্চিমাঞ্চলে আসার চেষ্টা শুরু করেন।

এই অবস্থায় বর্ণিত ৩৮ জন দুই গ্রুপে লিবিয়ার স্থানীয় বাংলাদেশি দালালদের সহযোগিতায় ১০-১৫ দিন পূর্বে মরুভূমি হয়ে বেনগাজী থেকে পশ্চিম লিবিয়ার উদ্দেশ্যে যাত্রা শুরু করেন। লিবিয়ায় বর্তমানে যুদ্ধ ও করোনার কারণে পূর্বাঞ্চল থেকে পশ্চিমাঞ্চলের শহরে যাতায়াতে নিষেধাজ্ঞা থাকায় পাচারকারীরা মরুভূমির অপ্রচলিত পথ দিয়ে তাদেরকে প্রেরণ করে। পথে চেকপয়েন্ট এড়ানোর জন্য মরুভূমির মধ্যে তাদেরকে অনেক পথ ঘুরতে হয়। বেনগাজী থেকে যাত্রার দুইদিন পর তাদেরকে প্রথমে এক অপহরণকারী চক্র ধরে মরুভূমিতে এক ঘরে আটকে রাখেন। এই চক্র জিম্মিদের সাথে কোন খারাপ ব্যবহার বা নির্যাতন করেনি বলে বাংলাদেশিরা জানিয়েছে।

তিনদিন পর জিম্মিদেরকে সারারাত ভ্রমণের পর মিজদার পাচারকারীদের নিকট হস্তান্তর করা হয়। ধারণা করা হচ্ছে প্রথম গ্রুপটি অর্থের বিনিময়ে মিজদার গ্রুপের নিকট জিম্মিদের বিক্রি করেছে। মিজদায় আনার পর থেকে শুরু হয় তাদের উপর অবর্ণনীয় নির্যাতন। অপহরণকারীরা মুক্তিপণ হিসাবে প্রত্যেক জনের কাছ থেকে ১০-১২ হাজার মার্কিন ডলার মুক্তিপণ দাবী করতে থাকে এবং মুক্তিপণের অর্থ দুবাই প্রেরণের কথা জানান। মুক্তিপণ আদায়ে বিলম্ব হওয়ায় দিনকে দিন নির্যাতন বাড়তে থাকে।

লিবিয়ার সোশ্যাল মিডিয়া এবং আহতদের দেওয়া তথ্য মতে, গত ২৭ মে ২০২০ তারিখ দিবাগত রাতে অপহরণকারীর মূলহোতা ও তার দুয়েকজন সহযোগী পুনরায় অস্ত্রসহ জিম্মি অভিবাসীদের ক্যাম্পে আসে এবং নির্যাতন শুরুর একপর্যায়ে কয়েকজন আফ্রিকার নাগরিক তার অস্ত্র কেড়ে নিতে সক্ষম হয়। যাতে কয়েকজন বাংলাদেশিও সহযোগিতা করে থাকতে পারে বলে জানা যায়। এই অবস্থায় আফ্রিকান নাগরিকের ছোড়া গুলিতে অপহরণকারী মূলহোতা নিহত হন এবং তার সহযোগী আহত হন।

তবে এই খবরটি নিহত লিবিয়ানের পরিবার ও বন্ধুবান্ধবের কাছে বাংলাদেশিরা তাকে হত্যা করেছে বলে পৌঁছায়। একপর্যায়ে তারা প্রতিশোধ পরায়ণ হয়ে সশস্ত্রভাবে জিম্মি অভিবাসীদের ক্যাম্পে হামলা চালায় এবং নির্বিচারে গুলি ছোড়ে। যার ফলে এই বর্বরোচিত হতাহতের ঘটনা ঘটে। যদিও লিবিয়ার সোশ্যাল মিডিয়াতে উক্ত অপহরণকারী আফ্রিকানদের হাতে নিহত হয়েছেন বলে শুরু থেকেই প্রচার হয়েছে।

এই বিষয়ে বিভিন্ন উপায়ে মিজদার কয়েকজন লিবিয়ানের সাথে কথা বলে জানা যায়, নিহত লিবিয়ানের বাড়িটি একটি বিশালাকার প্রাসাদ। যার পিছনে কিছুটা আন্ডারগ্রাউন্ডে সে অভিবাসীদের জিম্মি রাখার আস্তানা তৈরি করেছিল। এই প্রাসাদের আশেপাশে সবই তার আত্মীয়স্বজনের বাড়ি। কিন্তু তার আত্মীয়স্বজন ছাড়া স্থানীয়রা এইখানে অভিবাসীদের বন্দিশালার বিষয়ে কেউ জানত না।

ঘটনার দিন নিহত লিবিয়ানের আত্মীয়স্বজনরা এলাকাবাসীকে কিছু টেরোরিস্ট গ্রুপ তাদের ছেলেকে হত্যা করেছে বলে ভুল বুঝিয়ে ক্ষিপ্ত করেছিল। স্থানীয়রা জানতোই না ভিতরে বাংলাদেশি আছেন। এমনকি নির্মম হত্যাকাণ্ডের পরও এদেরকে টেরোরিস্ট বলে প্রচার করেছিল। ঘটনার পরপরই কিছু কিছু সোশ্যাল মিডিয়ায় নিহতদেরকে লিবিয়ায় যুদ্ধরত প্রতিপক্ষের ভাড়াটে সৈন্য বলেও দাবী করা হয়েছিল। কিন্তু নিহতরা বাংলাদেশি হওয়ায় সকলে বিস্মিত হয়ে যায়। বর্তমানে স্থানীয় মিজদার নাগরিকরা এই ঘটনায় অনুতপ্ত বলে তারা জানিয়েছেন।

এই নৃশংস হত্যাকাণ্ডের ঘটনার সময় জিম্মি ৩৮ জন বাংলাদেশির মধ্য ৩৫ জনের পরিচয় ত্রিপলীর বাংলাদেশ দূতাবাস নিশ্চিত করেছে। যাদের মধ্যে সম্ভাব্য নিহত ২৬ জনের মধ্য ২৩ জন এবং আহত ১১ জনসহ বেঁচে যাওয়া ১২ জনের পরিচয় প্রকাশ করেছে। বেঁচে যাওয়া দুইজনের সাথে কথা বললে তারা জানায়, কিভাবে তারা জীবিত আছেন তা পরিষ্কার বলতে পারে না। কোনভাবে কারো নিচে ছাপা পড়ে বা কিনারায় পড়ে থেকে বা মৃত্যুর ভান করে হয়তো তারা বেঁচে গেছেন।

পরবর্তীতে তাদেরকে মিজদা হাসপাতালে নেওয়া হলে সেখানেও গণ্ডগোল দেখা দিলে তাদেরকে প্রাথমিক চিকিৎসা দিয়ে দ্রুত অন্য শহরে পাঠানোর ব্যবস্থা করা হয়। কিন্তু পাচারকারীদের ভয়ে তাদেরকে আশেপাশের কোন হাসপাতালে ভর্তি নেয়নি। এক পর্যায়ে তাদেরকে জিনতান হাসপাতালে চিকিৎসা দিয়ে ত্রিপলীতে পাঠানো হয়। বর্তমানে আহত ১১ জন বাংলাদেশি ত্রিপলীর বিভিন্ন হাসপাতালে চিকিৎসাধীন আছে বলে দূতাবাস জানিয়েছে। অন্যদিকে এই ঘটনায় নিহত সকলের মৃতদেহ ইতিমধ্যে মিজদায় দাফন করে ফেলা হয়েছে।

এই মর্মান্তিক ঘটনার মাধ্যমে লিবিয়া হয়ে সাগর পথে ইউরোপ যাওয়ার ২৬ জন বাংলাদেশির স্বপ্নের অন্তিম পরিণাম হলো। এই পথের স্বপ্নে প্রতি বছরই বাংলাদেশিরা প্রাণ দিচ্ছে। গত বছর এক নৌকাডুবির ঘটনায় ৩৭ জন ভূমধ্যসাগরে মৃত্যুবরণ করেছিল, যাদের লাশও পাওয়া যায়নি। এছাড়া প্রতি বছর শতশত বাংলাদেশি লিবিয়ার কোস্টগার্ডের হাতে আটক হয়ে লিবিয়ার সফর জেলে বন্দী হচ্ছেন এবং চরম নির্যাতন সহ্যের পর খালি হাতে দেশে ফিরে যাচ্ছেন। অথচ তারপরও বাংলাদেশ থেকে ইতালি যাওয়ার জন্য নতুন করে বাংলাদেশিরা অবৈধভাবে লিবিয়ায় আসছে।

কিন্তু এতসব মৃত্যুর পরও কেন বাংলাদেশিরা এই পথে পা বাড়াচ্ছে। প্রথমত: বাংলাদেশে দালালদের তৎপরতা বন্ধে সরকারের কার্যকরী উদ্যোগের অভাব এবং বছরের পর বছর ধরে চিহ্নিত পাচারকারীদের শাস্তি না হওয়া। এছাড়া সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে শুধুমাত্র যারা ইতালি পৌঁছায় তাদের সফলতা প্রচার হওয়া। অন্যদিকে এই পথের মৃত্যুর ঝুঁকি বা ভয়াবহতা নিয়ে সরকারী-বেসরকারী পর্যায়ে প্রচারণার অভাব।

দ্বিতীয়ত: লিবিয়ার অস্থিতিশীল পরিস্থিতির কারণে দেশটির সীমান্ত অরক্ষিত হয়ে পড়া। এই সুযোগ গ্রহণ করে পাচারকারীরা অভিবাসীদের কোন ধরণের ভিসা ছাড়া সরাসরি বিমানবন্দর দিয়ে লিবিয়ায় অনুপ্রবেশ করাতে পারছেন। এছাড়া স্থানীয় মিলিশিয়াদের সরাসরি সাগর পথে মানবপাচারের সাথে যুক্ত থাকায় বৃহৎ পরিসরে অনেকটা উন্মুক্তভাবে পাচার কার্যক্রম করতে পারা।

তৃতীয়ত: বাংলাদেশিদের অতি লোভ। অনেকক্ষেত্রে একই গ্রামের পাশের ছেলে ইতালি পৌঁছানোর খবরে লোভে পড়েন। ফলে বেশিরভাগ ক্ষেত্রেই পরিবারের পক্ষ থেকে তাদের ছেলেকে ইউরোপ পঠানোর জন্য বিপুল অর্থের যোগান দেওয়া হয়।

এই অবস্থা থেকে পরিত্রাণের জন্য বাংলাদেশ সরকারের কঠোর অভিবাসন নীতি গ্রহণ এবং আইনের বাস্তবায়নের বিকল্প নেই। আমরা শুধুমাত্র কোন দুর্ঘটনা ঘটলে সাময়িক আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর তৎপরতা দেখি। কিন্তু মানবপাচার বন্ধের জন্য বছরব্যাপী তৎপরতা চালানো প্রয়োজন। বাংলাদেশে এন্টি টেরোরিস্ট ইউনিটের মতো মানবপাচার বিরোধী একটি স্থায়ী ইউনিট গঠন করা খুবই জরুরী হয়ে পড়েছে। যারা সারা বছর গোয়ান্দা কার্যক্রমের মাধ্যমে শুধু মানবপাচার প্রতিরোধের কাজে নিয়োজিত থাকবে।

সর্বোপরি এই মৃত্যুর মিছিল বন্ধ করতে সকলের সচেতন হওয়ার বিকল্প নেই। বিশেষ করে মানবপাচার এবং অবৈধ অভিবাসন নিয়ে মিডিয়ার অগ্রবর্তী ভূমিকা রাখতে হবে। অবৈধ অভিবাসনের ঝুঁকি ও ভয়াবহতা নিয়ে খবরের পাশাপাশি ভুক্তভোগীদের সাক্ষাৎকার নিয়ে নিয়মিত প্রতিবেদন প্রচার করা যেতে পারে।

তাছাড়া মিডিয়াকে খবর প্রকাশের ক্ষেত্রে আরো সচেতন হতে হবে। অনেক বছর পর সম্প্রতি ইতালি সরকার শুধু গৃহ পরিচারক ও কৃষিক্ষেত্রে কর্মরত কিছু অবৈধ অভিবাসীদের বৈধতার সুযোগ দিয়েছে। অথচ এই খবরের গভীরে না গিয়ে আমাদের সব মিডিয়া ইতালিতে লক্ষ লক্ষ বাংলাদেশি বৈধ হওয়ার সুযোগ পাচ্ছে বলে প্রচার করেছে। যা সোশ্যাল মিডিয়ায় ব্যাপকভাবে শেয়ার হয়েছে এবং অনেকেই এই পথে পা বাড়াতে আগ্রহী হয়েছে। বাস্তবিক অর্থে ইতালিতে বর্ণিত দুই পেশায় অবৈধ বাংলাদেশিরা তেমন একটা যুক্ত নেই।

অন্যদিকে লিবিয়ায় যতদিন পর্যন্ত একটি স্থিতিশীল সরকার ফিরে আসবে না ততোদিন সাগর পথে ইউরোপ প্রেরণের পাচার কার্যক্রম চালু থাকবে। কারণ মানবপাচারকে অনেক ক্ষেত্রে সরকার ইউরোপিয়ানদের সাথে বিভিন্ন দেন দরবারের হাতিয়ার হিসাবে ব্যবহার করে আসছে। অন্যদিকে মানবপাচার এখানকার স্থানীয় মিলিশিয়াদের অর্থ উপার্জনের মূল মাধ্যম। ফলে লিবিয়া অংশে আপাতত মানবপাচার বন্ধ হবে না। এছাড়া এই চক্রের সাথে যুক্ত হয়েছে স্থানীয় বাংলাদেশি দালাল চক্র। যাদেরকে লিবিয়ার বর্তমান পরিস্থিতিতে আইনের আওতায় আনা প্রায় অসম্ভব। এরা এতই অপ্রতিরোধ্য যে লিবিয়ায় ২৬ জন বাংলাদেশিকে হত্যার দিনও বাংলাদেশিদের সাগর পথে ইতালি পৌঁছানোর মিথ্যা চমকপ্রদ খবর ফেসবুকে প্রকাশ্যে প্রচার করেছে। ফলে লিবিয়ায় চিহ্নিত পাচারকারী বাংলাদেশীদের পরিবারের বিরুদ্ধে দেশে আইনগত ব্যবস্থা গ্রহণের বিকল্প নেই।
তথ্যসূত্র : লিবিয়া প্রবাসী কল্যাণ ফোরাম

লেখক: সাংবাদিক

(ফেসবুক থেকে সংগৃহীত)

বিডি প্রতিদিন/ফারজানা

এই বিভাগের আরও খবর
৩০টি বিদেশি নম্বর থেকে হত্যার হুমকি পেয়েছি : ওসমান হাদি
৩০টি বিদেশি নম্বর থেকে হত্যার হুমকি পেয়েছি : ওসমান হাদি
রাজনীতিকে সর্বস্তরের মানুষের কাছে পৌঁছে দিতে চাই
রাজনীতিকে সর্বস্তরের মানুষের কাছে পৌঁছে দিতে চাই
ফেসবুকে ‘হ্যাঁ’ ও ‘না’ পোস্টের প্রতিযোগিতা
ফেসবুকে ‘হ্যাঁ’ ও ‘না’ পোস্টের প্রতিযোগিতা
এনসিপিকে কেন শাপলা দেওয়া যাবে না, ব্যাখ্যা দিলেন নীলা ইসরাফিল
এনসিপিকে কেন শাপলা দেওয়া যাবে না, ব্যাখ্যা দিলেন নীলা ইসরাফিল
ইশরাকের সাথে বিয়ে কবে? ফেসবুক পোস্টে জানালেন নুসরাত নিজেই
ইশরাকের সাথে বিয়ে কবে? ফেসবুক পোস্টে জানালেন নুসরাত নিজেই
যেখানে আওয়ামী লীগ, সেখানেই মাইর : হামিম
যেখানে আওয়ামী লীগ, সেখানেই মাইর : হামিম
আখতারের ওপর হামলার ঘটনায় যা বললেন সারজিস
আখতারের ওপর হামলার ঘটনায় যা বললেন সারজিস
‘রাজনৈতিক নেতাদের অনিরাপদ রেখে সরকার প্রধানের এয়ারপোর্ট প্রস্থান লজ্জাজনক’
‘রাজনৈতিক নেতাদের অনিরাপদ রেখে সরকার প্রধানের এয়ারপোর্ট প্রস্থান লজ্জাজনক’
ডাকসু নির্বাচন গণতন্ত্র অভিমুখী বিশাল পদযাত্রা: আসিফ নজরুল
ডাকসু নির্বাচন গণতন্ত্র অভিমুখী বিশাল পদযাত্রা: আসিফ নজরুল
এক হাজার কোটি টাকার মালিক সুমন, ফেসবুকে জাওয়াদ নির্ঝর
এক হাজার কোটি টাকার মালিক সুমন, ফেসবুকে জাওয়াদ নির্ঝর
‌‘এতো আশ্চর্য আর কোনোদিন হইনি’
‌‘এতো আশ্চর্য আর কোনোদিন হইনি’
আশিক চৌধুরী ইস্যুতে ক্ষমা চাইলেন ছাত্রদলের সেই নেত্রী
আশিক চৌধুরী ইস্যুতে ক্ষমা চাইলেন ছাত্রদলের সেই নেত্রী
সর্বশেষ খবর
রাজধানী ঢাকায় আজ কোথায় কোন কর্মসূচি
রাজধানী ঢাকায় আজ কোথায় কোন কর্মসূচি

৫ মিনিট আগে | নগর জীবন

পৃথিবীর  কাছাকাছি আসছে তিনটি গ্রহাণু, তবে ঝুঁকি নেই বলছে নাসা
পৃথিবীর  কাছাকাছি আসছে তিনটি গ্রহাণু, তবে ঝুঁকি নেই বলছে নাসা

৫ মিনিট আগে | বিজ্ঞান

পরিচয় গোপন করে চ্যাটের সুবিধা আনছে হোয়াটসঅ্যাপে
পরিচয় গোপন করে চ্যাটের সুবিধা আনছে হোয়াটসঅ্যাপে

৭ মিনিট আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

ঢাকার বাতাস আজ কতটা বিষাক্ত?
ঢাকার বাতাস আজ কতটা বিষাক্ত?

১১ মিনিট আগে | নগর জীবন

বুধবার রাজধানীর যেসব মার্কেট বন্ধ
বুধবার রাজধানীর যেসব মার্কেট বন্ধ

১৭ মিনিট আগে | নগর জীবন

ঈমান ও ইসলামের পরিচয়
ঈমান ও ইসলামের পরিচয়

১৮ মিনিট আগে | ইসলামী জীবন

চাঁদপুরের যেসব এলাকায় ৯ ঘণ্টা বিদ্যুৎ থাকবে না আজ
চাঁদপুরের যেসব এলাকায় ৯ ঘণ্টা বিদ্যুৎ থাকবে না আজ

২০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

১৯ নভেম্বর: আজকের নামাজের সময়সূচি
১৯ নভেম্বর: আজকের নামাজের সময়সূচি

২১ মিনিট আগে | ইসলামী জীবন

ট্রুডো–কেটি পেরি'র প্রেম নিয়ে সাবেক স্ত্রী সোফির খোলামেলা মন্তব্য
ট্রুডো–কেটি পেরি'র প্রেম নিয়ে সাবেক স্ত্রী সোফির খোলামেলা মন্তব্য

২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

মুশফিকের শততম টেস্ট উদযাপনে যেসব আয়োজন করেছে বিসিবি
মুশফিকের শততম টেস্ট উদযাপনে যেসব আয়োজন করেছে বিসিবি

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হামজাদের জন্য দুই কোটি টাকা বোনাস ঘোষণা করলেন ক্রীড়া উপদেষ্টা
হামজাদের জন্য দুই কোটি টাকা বোনাস ঘোষণা করলেন ক্রীড়া উপদেষ্টা

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৯ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৯ নভেম্বর)

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আমাদের ফুটবলাররা তরুণদের অনুপ্রেরণা : তারেক রহমান
আমাদের ফুটবলাররা তরুণদের অনুপ্রেরণা : তারেক রহমান

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতকে হারানোয় বাংলাদেশ দলকে মির্জা ফখরুলের অভিনন্দন
ভারতকে হারানোয় বাংলাদেশ দলকে মির্জা ফখরুলের অভিনন্দন

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আমি এখন বিশ্বের সবচেয়ে সুখী মানুষ: হামজা চৌধুরী
আমি এখন বিশ্বের সবচেয়ে সুখী মানুষ: হামজা চৌধুরী

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আগারগাঁওয়ে পার্কিং করা গাড়িতে আগুন
আগারগাঁওয়ে পার্কিং করা গাড়িতে আগুন

৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

১৩০০ কোটি আয়, বক্স অফিসে রাশমিকার রাজত্ব
১৩০০ কোটি আয়, বক্স অফিসে রাশমিকার রাজত্ব

৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

যুক্তরাষ্ট্রে বিদেশি শিক্ষার্থী ভর্তি কমেছে ১৭ শতাংশ, বেশি ক্ষতি ভারতের
যুক্তরাষ্ট্রে বিদেশি শিক্ষার্থী ভর্তি কমেছে ১৭ শতাংশ, বেশি ক্ষতি ভারতের

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দক্ষিণ আফ্রিকা নিতে ফিলিস্তিনিদের কাছে ২ হাজার ডলার করে নিয়েছে রহস্যময় সংস্থা
দক্ষিণ আফ্রিকা নিতে ফিলিস্তিনিদের কাছে ২ হাজার ডলার করে নিয়েছে রহস্যময় সংস্থা

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাম্পের আমন্ত্রণে রোনালদো, একই দিনে আসছেন সৌদি যুবরাজ
ট্রাম্পের আমন্ত্রণে রোনালদো, একই দিনে আসছেন সৌদি যুবরাজ

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নড়াইলে চোর সন্দেহে যুবককে গাছে বেঁধে পিটিয়ে হত্যা
নড়াইলে চোর সন্দেহে যুবককে গাছে বেঁধে পিটিয়ে হত্যা

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

যুবদল নেতা হত্যার ঘটনায় ১৩ জনের নামে মামলা
যুবদল নেতা হত্যার ঘটনায় ১৩ জনের নামে মামলা

৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

জাপানগামী প্রায় ৫ লাখ ফ্লাইট টিকিট বাতিল করল চীন
জাপানগামী প্রায় ৫ লাখ ফ্লাইট টিকিট বাতিল করল চীন

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জিম্বাবুয়েকে ৫ উইকেটে হারাল পাকিস্তান
জিম্বাবুয়েকে ৫ উইকেটে হারাল পাকিস্তান

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ব্রাকসুর তফসিল ঘোষণা, ২৯ ডিসেম্বর নির্বাচন
ব্রাকসুর তফসিল ঘোষণা, ২৯ ডিসেম্বর নির্বাচন

৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ঝালকাঠিতে নদী থেকে সবজি বিক্রেতার ভাসমান মরদেহ উদ্ধার
ঝালকাঠিতে নদী থেকে সবজি বিক্রেতার ভাসমান মরদেহ উদ্ধার

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভারতকে হারিয়ে ২২ বছরের আক্ষেপ ঘোচালো বাংলাদেশ
ভারতকে হারিয়ে ২২ বছরের আক্ষেপ ঘোচালো বাংলাদেশ

১০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হামজাদের খেলা দেখতে গ্যালারিতে টাইগার কোচ সিমন্স
হামজাদের খেলা দেখতে গ্যালারিতে টাইগার কোচ সিমন্স

১০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শাবিপ্রবিতে প্রাথমিক রোগনির্ণয় যন্ত্র বিতরণ
শাবিপ্রবিতে প্রাথমিক রোগনির্ণয় যন্ত্র বিতরণ

১০ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বাংলাদেশ ব্যাংকের মতিঝিল কার্যালয়ে সঞ্চয়পত্র বিক্রি ও ছেঁড়া নোট বদল বন্ধ
বাংলাদেশ ব্যাংকের মতিঝিল কার্যালয়ে সঞ্চয়পত্র বিক্রি ও ছেঁড়া নোট বদল বন্ধ

১১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

সর্বাধিক পঠিত
শেখ হাসিনার রায় নিয়ে যা বলল জাতিসংঘ
শেখ হাসিনার রায় নিয়ে যা বলল জাতিসংঘ

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনাকে ফেরত দিচ্ছে না ভারত
শেখ হাসিনাকে ফেরত দিচ্ছে না ভারত

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ড ‘খুবই উদ্বেগজনক’ ঘটনা: শশী থারুর
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ড ‘খুবই উদ্বেগজনক’ ঘটনা: শশী থারুর

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিশ্বে মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত ক্ষমতাচ্যুত ছয় রাষ্ট্রপ্রধান
বিশ্বে মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত ক্ষমতাচ্যুত ছয় রাষ্ট্রপ্রধান

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পারমাণবিক শক্তি অর্জনের পথে সৌদি আরব?
পারমাণবিক শক্তি অর্জনের পথে সৌদি আরব?

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতকে হারিয়ে ২২ বছরের আক্ষেপ ঘোচালো বাংলাদেশ
ভারতকে হারিয়ে ২২ বছরের আক্ষেপ ঘোচালো বাংলাদেশ

১০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হাসিনার পক্ষে অবস্থানকারী শিক্ষকদের চাকরিচ্যুতের দাবি চার বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্র সংসদের
হাসিনার পক্ষে অবস্থানকারী শিক্ষকদের চাকরিচ্যুতের দাবি চার বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্র সংসদের

১২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বাংলাদেশ-ভারত ফুটবলসহ আজকের যত খেলা
বাংলাদেশ-ভারত ফুটবলসহ আজকের যত খেলা

২১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সৌদির এফ-৩৫ পাওয়া নিয়ে ইসরায়েল কেন উদ্বিগ্ন?
সৌদির এফ-৩৫ পাওয়া নিয়ে ইসরায়েল কেন উদ্বিগ্ন?

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাবেক মেয়র আইভীকে ৫ মামলায় শ্যোন অ্যারেস্ট
সাবেক মেয়র আইভীকে ৫ মামলায় শ্যোন অ্যারেস্ট

১৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার
বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার

১৯ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ডলারের আধিপত্য হ্রাস, কেন একই সুরে বলছে আমেরিকা-ব্রিকস?
ডলারের আধিপত্য হ্রাস, কেন একই সুরে বলছে আমেরিকা-ব্রিকস?

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশ-ভারত মর্যাদার লড়াই : কখন কোথায় কিভাবে দেখা যাবে
বাংলাদেশ-ভারত মর্যাদার লড়াই : কখন কোথায় কিভাবে দেখা যাবে

২০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

জুলাই জাতীয় সনদ: গণভোটের একটি প্রশ্ন প্রকাশ
জুলাই জাতীয় সনদ: গণভোটের একটি প্রশ্ন প্রকাশ

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আমি এখন বিশ্বের সবচেয়ে সুখী মানুষ: হামজা চৌধুরী
আমি এখন বিশ্বের সবচেয়ে সুখী মানুষ: হামজা চৌধুরী

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে আরও যেসব মামলা আছে ট্রাইব্যুনালে
শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে আরও যেসব মামলা আছে ট্রাইব্যুনালে

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঢাবির সেই ডেপুটি রেজিস্ট্রার কারাগারে
ঢাবির সেই ডেপুটি রেজিস্ট্রার কারাগারে

১৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

গাজায় আন্তর্জাতিক বাহিনী মোতায়েনে জাতিসংঘের অনুমোদন, হামাসের প্রত্যাখ্যান
গাজায় আন্তর্জাতিক বাহিনী মোতায়েনে জাতিসংঘের অনুমোদন, হামাসের প্রত্যাখ্যান

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেশে মোট ভোটারের চূড়ান্ত তালিকা প্রকাশ
দেশে মোট ভোটারের চূড়ান্ত তালিকা প্রকাশ

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধেই নির্বাচন: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধেই নির্বাচন: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ন্যূনতম ২০ জন শ্রমিকেই করা যাবে ট্রেড ইউনিয়ন, গেজেট প্রকাশ
ন্যূনতম ২০ জন শ্রমিকেই করা যাবে ট্রেড ইউনিয়ন, গেজেট প্রকাশ

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ড্রোন ইউনিট সংযোজন, রাশিয়া বদলে দিচ্ছে যুদ্ধের বাঁক?
ড্রোন ইউনিট সংযোজন, রাশিয়া বদলে দিচ্ছে যুদ্ধের বাঁক?

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১৫ মাসে অন্তর্বর্তী সরকার যা করেছে, অতীতে কেউ করতে পারেনি : প্রেস সচিব
১৫ মাসে অন্তর্বর্তী সরকার যা করেছে, অতীতে কেউ করতে পারেনি : প্রেস সচিব

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনা-রেহানা ও টিউলিপের বিরুদ্ধে মামলার সাক্ষ্যগ্রহণ সমাপ্ত
হাসিনা-রেহানা ও টিউলিপের বিরুদ্ধে মামলার সাক্ষ্যগ্রহণ সমাপ্ত

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সিরাজগঞ্জ-৬ আসনের দুইবারের সাবেক এমপি নুরুল ইসলাম আর নেই
সিরাজগঞ্জ-৬ আসনের দুইবারের সাবেক এমপি নুরুল ইসলাম আর নেই

১৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

‘ফ্যাসিস্ট হাসিনার পতন দেখে যেতে পারেননি মওদুদ, এটা দুঃখজনক’
‘ফ্যাসিস্ট হাসিনার পতন দেখে যেতে পারেননি মওদুদ, এটা দুঃখজনক’

১১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মেক্সিকোতে সামরিক অভিযান চালাতে পারে যুক্তরাষ্ট্র: ট্রাম্প
মেক্সিকোতে সামরিক অভিযান চালাতে পারে যুক্তরাষ্ট্র: ট্রাম্প

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আরাকান আর্মির অতর্কিত হামলায় ৩০ মিয়ানমার সেনা নিহত
আরাকান আর্মির অতর্কিত হামলায় ৩০ মিয়ানমার সেনা নিহত

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আশুলিয়ায় চলন্ত শ্রমিকবাহী বাসে আগুন
আশুলিয়ায় চলন্ত শ্রমিকবাহী বাসে আগুন

১৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

২২ বছরের আক্ষেপ কি ঘোচাতে পারবে বাংলাদেশ?
২২ বছরের আক্ষেপ কি ঘোচাতে পারবে বাংলাদেশ?

১৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

প্রিন্ট সর্বাধিক
ঢাকাতেই ভারত জয়ের আনন্দ
ঢাকাতেই ভারত জয়ের আনন্দ

মাঠে ময়দানে

কীভাবে রায় কার্যকর
কীভাবে রায় কার্যকর

প্রথম পৃষ্ঠা

ছয়টিতে হাড্ডাহাড্ডির আভাস
ছয়টিতে হাড্ডাহাড্ডির আভাস

পেছনের পৃষ্ঠা

একের পর এক হত্যা, ভাইরাল হচ্ছে ভিডিও
একের পর এক হত্যা, ভাইরাল হচ্ছে ভিডিও

প্রথম পৃষ্ঠা

রোহিঙ্গাদের জন্য হবে স্থায়ী অবকাঠামো
রোহিঙ্গাদের জন্য হবে স্থায়ী অবকাঠামো

পেছনের পৃষ্ঠা

নিয়োগ-বদলিতে অস্থির প্রশাসন
নিয়োগ-বদলিতে অস্থির প্রশাসন

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

জার্মানিকে উড়িয়ে দিয়েছে বাংলাদেশ
জার্মানিকে উড়িয়ে দিয়েছে বাংলাদেশ

মাঠে ময়দানে

আগুনসন্ত্রাস চলছেই
আগুনসন্ত্রাস চলছেই

পেছনের পৃষ্ঠা

মানবিক করিডর প্রতিবাদে মশালমিছিল
মানবিক করিডর প্রতিবাদে মশালমিছিল

প্রথম পৃষ্ঠা

স্ত্রীর পিঁড়ির আঘাতে প্রাণ গেল স্বামীর
স্ত্রীর পিঁড়ির আঘাতে প্রাণ গেল স্বামীর

পেছনের পৃষ্ঠা

সব ভালো তার শেষ ভালো যার
সব ভালো তার শেষ ভালো যার

প্রথম পৃষ্ঠা

চাঁদাবাজদের দাপটে অসহায় মানুষ
চাঁদাবাজদের দাপটে অসহায় মানুষ

প্রথম পৃষ্ঠা

গণ অভ্যুত্থানে অংশগ্রহণকারীদের অবদান চিরস্মরণীয় হয়ে থাকবে
গণ অভ্যুত্থানে অংশগ্রহণকারীদের অবদান চিরস্মরণীয় হয়ে থাকবে

নগর জীবন

ভারতের বিপক্ষে ঐতিহাসিক জয়
ভারতের বিপক্ষে ঐতিহাসিক জয়

প্রথম পৃষ্ঠা

সাইবারের সব সেবা দেবে ডিএমপি
সাইবারের সব সেবা দেবে ডিএমপি

খবর

অভিযানে বাধা, এনসিপি নেতার বিরুদ্ধে মামলা
অভিযানে বাধা, এনসিপি নেতার বিরুদ্ধে মামলা

দেশগ্রাম

ঢাকায় এসে দর্শক হয়ে থাকলেন উইলিয়ামস
ঢাকায় এসে দর্শক হয়ে থাকলেন উইলিয়ামস

মাঠে ময়দানে

নায়করাজ রাজ্জাক কেন পারিশ্রমিক নেননি
নায়করাজ রাজ্জাক কেন পারিশ্রমিক নেননি

শোবিজ

তারেক রহমানের জন্মদিনে কোনো উৎসব নয়
তারেক রহমানের জন্মদিনে কোনো উৎসব নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

উখিয়ায় বৈদ্যুতিক ফাঁদে বন্য হাতির মৃত্যু
উখিয়ায় বৈদ্যুতিক ফাঁদে বন্য হাতির মৃত্যু

পেছনের পৃষ্ঠা

বাংলাদেশের কিংবদন্তি মুশফিক
বাংলাদেশের কিংবদন্তি মুশফিক

মাঠে ময়দানে

স্বপ্ন নিয়ে যুবারা চেন্নাইয়ে
স্বপ্ন নিয়ে যুবারা চেন্নাইয়ে

মাঠে ময়দানে

৮০ হাজার ভিসা বাতিল করল যুক্তরাষ্ট্র
৮০ হাজার ভিসা বাতিল করল যুক্তরাষ্ট্র

পেছনের পৃষ্ঠা

কর দেয় না ভিসা মাস্টারকার্ড অ্যামেক্স
কর দেয় না ভিসা মাস্টারকার্ড অ্যামেক্স

প্রথম পৃষ্ঠা

দিল্লি গেলেন নিরাপত্তা উপদেষ্টা
দিল্লি গেলেন নিরাপত্তা উপদেষ্টা

প্রথম পৃষ্ঠা

রাজনীতির দাপুটে দুই মাওলানা
রাজনীতির দাপুটে দুই মাওলানা

সম্পাদকীয়

বায়তুল মোকাররমে আন্তর্জাতিক কিরাত সম্মেলন আগামীকাল
বায়তুল মোকাররমে আন্তর্জাতিক কিরাত সম্মেলন আগামীকাল

নগর জীবন

প্রবাসী ভোটার নিবন্ধন শুরু
প্রবাসী ভোটার নিবন্ধন শুরু

প্রথম পৃষ্ঠা

জাতিসংঘে গাজা প্রস্তাব পাস
জাতিসংঘে গাজা প্রস্তাব পাস

প্রথম পৃষ্ঠা