শিরোনাম
প্রকাশ: ১৬:২৪, মঙ্গলবার, ১৪ জুলাই, ২০২০ আপডেট:

চিন্তা করা যায়- আমরা এমন দেশে বাস করছি?

আমিনুল ইসলাম
অনলাইন ভার্সন
চিন্তা করা যায়- আমরা এমন দেশে বাস করছি?

ড্রাইভারদের ৮ হাজার টাকা করে দেয়া হতো এক্সিডেন্ট প্রতি! এরপর ওই আহত রোগীদের তার হাসপাতালে ভর্তি করিয়ে টাকা নেয়া হতো।

চিন্তা করা যায়- আমরা এমন দেশে বাস করছি?

এছাড়া বিভিন্ন বড় বড় রাস্তার মোড়ে কিংবা সরকারি হাসপাতালগুলোতে লোক রাখা হতো- যে কোনো রোগী কিংবা তার স্বজনদের ভুলিয়ে তার নিজের হাসপাতালে নিয়ে আসার জন্য। এতে অবশ্য আমি তেমন অবাক হইনি।

অবাক হয়েছি কাল একাত্তর টেলিভিশনের টক'শো দেখে। সেখানে দু'জন ডাক্তার উপস্থিত ছিলেন, তাদেরকে জিজ্ঞেস করা হয়েছিলো

-আপনারা কি এইসব বিষয় জানেন?

এরা বেশ হাসতে হাসতে উত্তর দিয়েছে-হ্যাঁ, সব'ই জানি। এইসব দেখে দেখে আমরা অভ্যস্ত। সিস্টেমের পরিবর্তন না হলে কিছু করার নেই!

এদের কথা বলার ধরণ দেখে মনে হলো এটা খুব স্বাভাবিক ব্যাপার। অথচ আমার চোখ কিনা কপালে উঠার জোগাড়!

আমি তাহলে কোথায় বাস করতাম! আমার কাছে কেন এই খবর এতো অবাক হবার মতো হয়ে আসলো?

যেই দেশে দিনে দুপুরে ইচ্ছে করে মানুষকে এক্সিডেন্ট করে রোগী বানিয়ে নিজ হাসপাতালে ভর্তি করা হয়; যেই দেশে অন্য হাসপাতাল থেকে রোগী কেনা-বেচা হয়; এরপর রোগীদের জিম্মি করে অর্থ আদায় করা হয়; সেই দেশে মানুষের নিরাপত্তা আসলে কোথায়?

অথচ টেলিভিশনে আলোচকদের দেখে মনে হলো- এইসব তো খুব স্বাভাবিক ব্যাপার!

এর মানে কি- আমরা সবাই ব্যাপারগুলো জানি, এরপরও কেউ কিছু বলছি না কিংবা করছি না?

অবশ্য আমরা সবাই তো ছুটছি যে করেই হোক "বড়লোক" হবার পেছনে।

আপনি মানুষ মেরে অর্থ-সম্পদের মালিক হয়েছেন নাকি পাচার করে; এই নিয়ে অবশ্য কোনো সমস্যা নেই। মাঝে মাঝে হয়ত সাহেদ কিংবা এমন দুই একজনকে আমরা দেখতে পাই; কিন্তু পুরো সিস্টেমটাই তো এমন দাঁড়িয়ে গেছে।

এই দেশে সম্মান দেয়া হয় কেবল অর্থ-সম্পদ এবং ক্ষমতাবানদের।

সেবার দেশে গিয়েছি। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের এক প্রফেসরের সঙ্গে দেখা করার জন্য গিয়েছি তার অফিসে। সঙ্গে আমার পুলিশ অফিসার এক বন্ধুকে নিয়ে গিয়েছি। পরিচয় করিয়ে দেয়ার সঙ্গে সঙ্গে প্রফেসর ভদ্রলোক উঠে দাঁড়িয়ে আমার ওই পুলিশ অফিসার বন্ধুকে "সালাম" করেছে। সেই সঙ্গে পুরো সময় জুড়ে তার সঙ্গে'ই কথা বলেছে এবং "স্যার", "স্যার" বলে সম্বোধন করেছে! অথচ তার কাছে মূলত আমি গিয়েছিলাম। সে আমার দিকে ভালো করে তাকালও না!

এই হচ্ছে আমাদের অবস্থা। দেশসেরা বিশ্ববিদ্যালয়ের অধ্যাপক কিনা ছাত্রের বয়সী এক পুলিশ অফিসারকে দাঁড়িয়ে সালাম করছে আর "স্যার", "স্যার", বলছে!

আমার ওই বন্ধু অবশ্য তার অফিস থেকে বের হবার সঙ্গে সঙ্গেই হাসতে হাসতে আমাকে বলেছিল- 'দেখলি তো অবস্থা'টা'!

তো এই শিক্ষাই তো আমরা পাচ্ছি। যে করেই হোক অর্থের মালিক হতে হবে কিংবা ক্ষমতার।

আমার এক ছাত্র। সে অবশ্য বিদেশে থাকে। তো একদিন কথা প্রসঙ্গে সে আমাকে বলছিল - "এই শহরে গণ্য-মান্য ব্যক্তিদের শ্রদ্ধা করা উচিত সবারই!"

আমি তাকে ফিরতি প্রশ্নে বললাম- 'শ্রদ্ধা তো অবশ্য'ই যে কাউকে করা উচিত যদি করার মতো হয়। কিন্তু এই যে তুমি গণ্য-মান্য বলছ; তোমার চোখে কারা গণ্য-মান্য?'

সে এইবার উত্তরে বলেছে- 'যাদের এখানে নিজেদের বাসা কিংবা ফ্ল্যাট আছে। গাড়ি-বাড়ি আছে কিংবা যারা এখানকার সিটিজেন!'

এই ছেলে আমার ছাত্র! আমি ওর কথা শুনে এতো অবাক হয়েছি, আমার এরপর রুচিতে বাঁধছিল ওর সঙ্গে কথা বলতে। এরপর মনে হলো- ছেলেটা আমার ছাত্র। তাকে অতি অবশ্য'ই আমার মতামত জানানো উচিত। 

আমি তাকে বললাম- 'তোমার কাছে মনে হচ্ছে যাদের টাকা আছে, গাড়ি-বাড়ি আছে তারাই সম্মানের পাত্র, তাই না?'
-হ্যাঁ।
-তো, তুমিও নিশ্চয় সেটাই চাও। যে করেই হোক অর্থ উপার্জন করে সম্মানিত হতে?
এই ছেলে এরপর আর কিছু বলেনি।

তো, এই সবই তো চলছে। আপনি দেশে থাকুন আর বিদেশে। আমরা এমন শিক্ষাই পেয়েছি। সমাজে যার টাকা আছে, গাড়ি-বাড়ি আছে সে হচ্ছে সম্মানিত। তাকে আমরা শ্রদ্ধার চোখে দেখি!

আমি আমার কথা বলি। আমার নিজের কোনো গাড়ি নেই, বাড়ি নেই। ব্যাংকে তেমন কোনো টাকা-পয়সাও নেই। আমি একদম'ই অতি সাধারণ একজন বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক। অল্প-একটু গবেষণাও করার চেষ্টা করি। বেতন যা পাই, নিজের চলে যাচ্ছে ভালোভাবেই।

তো, এই সমাজে আমার মতো মানুষের কি দুই পয়সার মূল্য আছে?

সোজা উত্তর হচ্ছে- না, নেই!

বলছি না, আমি সমাজের মানুষদের কাছ থেকে "মূল্য' চাই। আমার সেটার দরকার নেই। কারণ আমি এমন'ই। কিন্তু আমি নিশ্চিত, অনেক মানুষ'ই সেটা চায়। এক ধরনের স্বীকৃতি কিংবা মূল্যায়ন চায় মানুষজন।

তো, আমাদের সমাজে কি এমন সাধারণ মানুষদের মূল্যায়ন করা হয়?

অতি অবশ্য'ই করা হয় না। না আছে আমার অর্থ, না আছে আমার কোনো ক্ষমতা।

তো, তখন এই মানুষগুলো কি করে জানেন? তারা অন্য যে কোনো কিছু করেই হোক অর্থ উপার্জন করার চেষ্টা শুরু করে। কারণ তারা জানে, টাকা হলেই মানুষ তাদের মূল্যায়ন করতে শুরু করবে। সেই সাথে ক্ষমতা।

এই যে এক ডাক্তার মহিলা কাল গ্রেফতার হলেন। তিনি তো ডাক্তার ছিলেন। তার তো চাকরি ছিল। তিনি কেন এরপরও এতো কিছুর পেছনে ছুটলেন?

এখন প্রশ্ন হচ্ছে- তিনি যদি একজন অতি সাধারণ ডাক্তার'ই থেকে যেতেন; এই যে আপনারা এই মহিলার সমালোচনা করছেন; সেই আপনারা কি তাকে দুই পয়সার মূল্যায়ন করতে? আমাদের সমাজে কি সেটা করা হয়?

আমরা তো সঠিক মানুষকে মূল্যায়ন করতেই শিখিনি। আমাদের দেশসেরা বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক, পুলিশ অফিসার দেখে "স্যার", "স্যার" বলে দাঁড়িয়ে সালাম দিচ্ছেন। পাশেই বসে থাকা এই আমি, যে কিনা নিজেও বিশ্ববিদ্যালয়ে পড়ায়; তার সঙ্গে এমনকি হাত'টা মেলানরও প্রয়োজন বোধ করছে না! আর আমার ওই ছাত্র? সে তো মনে করছে- সমাজে যার গাড়ি-বাড়ি আছে; সে'ই হচ্ছে গণ্য-মান্য, শ্রদ্ধার পাত্র!

তো, মানুষজন যে করেই হোক টাকার পেছনে ছুটবে এটাই স্বাভাবিক।

সেইদিন রাতে আমার এক অতি প্রিয়জন বলছিল- সে ছোট বেলা থেকে ভেবে এসেছে তার মামা'র মতো বড়লোক হতে হবে তাকে।

কারণ তার মামা একজন শিল্পপতি ছিলেন। অনেক অর্থ-সম্পদের মালিক ছিলেন।

অবাক করা ব্যাপার হচ্ছে- সে তার চাচা কিংবা ফুপার মতো চাকরিজীবী হতে চায়নি কিংবা ডাক্তার বা অফিসার হতে চায়নি। যারা কিনা অনেক পড়াশুনা করে নিজ নিজ জায়গায় হয়ত কিছুটা হলেও সফল।

তো, কেন চায়নি?

কারণ সে বড় হতে হতে দেখেছে- তার আত্মীয়-স্বজন, প্রতিবেশী সবাই সম্মান দিচ্ছে কিংবা মূল্যায়ন করছে তার মামা'কে। চাচা কিংবা ফুপা'কে না!

সুতরাং তার মনেও এটা গেঁথে গিয়েছে- আমাকে মামা'র মতো হতে হবে!

আপনি যেই পরিবেশে বড় হবেন; আপনার আশপাশে মানুষজন মিলিয়েই তো আপনি।

আমি-আপনি তো আর কেউ আকাশ থেকে পড়ে বড় হয়ে যাইনি!

এখন যারা সাহেদ কিংবা ডাক্তার মহিলা কিংবা অন্যদের সমালোচনা করছেন; দেখুন আপনি নিজে সেই সুযোগ পেলে হয়ত এদের চাইতেও খারাপ হতেন। হতেন'ই হতেন! এতে কোন ভুল নেই! জাস্ট কোনো ভুল নেই।

অথচ মহাআনন্দে সমালোচনা করে যাচ্ছি আমরা সবাই।

আমাদের তো সিস্টেমটাই এমন। যেই দেশে মানুষকে এক্সিডেন্ট করে রোগী বানিয়ে এরপর নিজ হাসপাতালে ভর্তি করানো হয়; সেটা আবার অন্যান্য ডাক্তাররা খুব হেসে হেসে বলছে- আমরা জানি এমন হয়! সেই দেশের মানুষজনদের সাহেদ কিংবা ডাক্তার মহিলার কর্মকাণ্ড দেখে যখন সমালোচনা করতে দেখি; তখন সত্যি'ই মনে হয়- আমরা কি সঠিক বিষয়ে সমালোচনা কিংবা আলোচনা করছি?

একটা গাছের গোড়ায় পচন ধরেছে। এখন আমরা যদি গাছটির আগা ছেটে দিয়ে ভাবতে থাকি গাছটি বেঁচে যাবে; তাহলে তো সমস্যা। একদিন না একদিন গাছটি গোড়াসহ ভেঙে পড়বেই!

(ফেসবুক থেকে সংগৃহীত)

বিডি প্রতিদিন/এনায়েত করিম

এই বিভাগের আরও খবর
আশিক চৌধুরী ইস্যুতে ক্ষমা চাইলেন ছাত্রদলের সেই নেত্রী
আশিক চৌধুরী ইস্যুতে ক্ষমা চাইলেন ছাত্রদলের সেই নেত্রী
‘কত বছর ধরে ইন্ডাস্ট্রি ডুবাচ্ছেন সেটা একবার ভাবেন’
‘কত বছর ধরে ইন্ডাস্ট্রি ডুবাচ্ছেন সেটা একবার ভাবেন’
‘একটা সিনেমা আটকে দেয়া মানে কতগুলো স্বপ্নকে দাফন করে দেয়া’
‘একটা সিনেমা আটকে দেয়া মানে কতগুলো স্বপ্নকে দাফন করে দেয়া’
‌এবারের শোভাযাত্রা কেবল আরও ইনক্লুসিভ হবে তা না, আরও কালারফুল হবে
‌এবারের শোভাযাত্রা কেবল আরও ইনক্লুসিভ হবে তা না, আরও কালারফুল হবে
ফেব্রুয়ারিতে ইন্টারনেটে ২৬৮ ভুল তথ্য শনাক্ত করেছে রিউমার স্ক্যানার
ফেব্রুয়ারিতে ইন্টারনেটে ২৬৮ ভুল তথ্য শনাক্ত করেছে রিউমার স্ক্যানার
নতুন জীবনের জন্য দোয়া চাইলেন সারজিস
নতুন জীবনের জন্য দোয়া চাইলেন সারজিস
আগে সুন্দর করে একটু বাঁচি, তারপর হাজারো প্রশ্নের উত্তর দেব
আগে সুন্দর করে একটু বাঁচি, তারপর হাজারো প্রশ্নের উত্তর দেব
হাসিনার কারণে বিএনপিতে যোগ দিতে চেয়েছিলেন তার স্বামী ড. ওয়াজেদ!
হাসিনার কারণে বিএনপিতে যোগ দিতে চেয়েছিলেন তার স্বামী ড. ওয়াজেদ!
জামায়াত নেতাদের প্রশংসা করে ফেসবুকে যা লিখলেন গোলাম রাব্বানী
জামায়াত নেতাদের প্রশংসা করে ফেসবুকে যা লিখলেন গোলাম রাব্বানী
‘যে বলে কেন প্রেমে পড়েছি জানি না, ওরা মিথ্যা বলে’
‘যে বলে কেন প্রেমে পড়েছি জানি না, ওরা মিথ্যা বলে’
মা অসুস্থ-বাবা কারাগারে, সেই দুঃসময়ের স্মৃতিচারণ করলেন মির্জা ফখরুলের মেয়ে
মা অসুস্থ-বাবা কারাগারে, সেই দুঃসময়ের স্মৃতিচারণ করলেন মির্জা ফখরুলের মেয়ে
আমরা বিভাজনের বদলে ঐক্য চাই: হাসনাত আব্দুল্লাহ
আমরা বিভাজনের বদলে ঐক্য চাই: হাসনাত আব্দুল্লাহ
সর্বশেষ খবর
পুলিশের বিশ্বাসযোগ্যতা অনেক বেড়েছে : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
পুলিশের বিশ্বাসযোগ্যতা অনেক বেড়েছে : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পদোন্নতির বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্রের প্রতিবাদে বিসিএস হেলথ ফোরামের অবস্থান কর্মসূচি
পদোন্নতির বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্রের প্রতিবাদে বিসিএস হেলথ ফোরামের অবস্থান কর্মসূচি

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

চট্টগ্রামে শব্দ দূষণ প্রতিরোধে সাইকেল র‍্যালি
চট্টগ্রামে শব্দ দূষণ প্রতিরোধে সাইকেল র‍্যালি

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

বিদ্যুৎস্পৃষ্টে বৃদ্ধের মৃত্যু
বিদ্যুৎস্পৃষ্টে বৃদ্ধের মৃত্যু

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জনতার হাতে আটক যুবলীগ নেতাকে পুলিশে সোপর্দ
জনতার হাতে আটক যুবলীগ নেতাকে পুলিশে সোপর্দ

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পিকআপ-অটোরিকশা সংঘর্ষে নিহত ১
পিকআপ-অটোরিকশা সংঘর্ষে নিহত ১

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শ্রমিকের অধিকার প্রতিষ্ঠাই হবে মে দিবসের অঙ্গীকার : শিমুল বিশ্বাস
শ্রমিকের অধিকার প্রতিষ্ঠাই হবে মে দিবসের অঙ্গীকার : শিমুল বিশ্বাস

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ডুয়েটে আন্তঃহল ভলিবল প্রতিযোগিতা-২০২৫ এর উদ্বোধন
ডুয়েটে আন্তঃহল ভলিবল প্রতিযোগিতা-২০২৫ এর উদ্বোধন

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

লিবিয়া থেকে কাল দেশে ফিরছেন ১৭৭ বাংলাদেশি
লিবিয়া থেকে কাল দেশে ফিরছেন ১৭৭ বাংলাদেশি

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কলাপাড়ায় অবহিতকরণ সভা
কলাপাড়ায় অবহিতকরণ সভা

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রাম বন্দরের সক্ষমতা বৃদ্ধির উদ্যোগ ত্বরান্বিত করতে প্রধান উপদেষ্টার নির্দেশ
চট্টগ্রাম বন্দরের সক্ষমতা বৃদ্ধির উদ্যোগ ত্বরান্বিত করতে প্রধান উপদেষ্টার নির্দেশ

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১১ মাস পর হিলিতে ভারত থেকে কচুরমুখি আমদানি
১১ মাস পর হিলিতে ভারত থেকে কচুরমুখি আমদানি

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বসিলা ও বেড়িবাঁধ সড়কের যানজট নিরসনে ডিএমপির নতুন নির্দেশনা
বসিলা ও বেড়িবাঁধ সড়কের যানজট নিরসনে ডিএমপির নতুন নির্দেশনা

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

কলাপাড়ায় সন্ত্রাসী হামলায় শিক্ষার্থী আহত
কলাপাড়ায় সন্ত্রাসী হামলায় শিক্ষার্থী আহত

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মাদ্রাসাছাত্রকে হত্যার অভিযোগ
মাদ্রাসাছাত্রকে হত্যার অভিযোগ

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গাজায় ইসরায়েলি হামলায় একদিনে নিহত ৩৫
গাজায় ইসরায়েলি হামলায় একদিনে নিহত ৩৫

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের বদলি নিয়ে যা জানা গেল
এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের বদলি নিয়ে যা জানা গেল

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাবেক সংসদ সদস্য শাহরিন ইসলাম তুহিনের মুক্তির 
দাবিতে নীলফামারীতে আইনজীবীদের বিক্ষোভ
সাবেক সংসদ সদস্য শাহরিন ইসলাম তুহিনের মুক্তির  দাবিতে নীলফামারীতে আইনজীবীদের বিক্ষোভ

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ফেসবুকে ছড়িয়ে পড়েছে ‘তাণ্ডব’র শুটিং দৃশ্য
ফেসবুকে ছড়িয়ে পড়েছে ‘তাণ্ডব’র শুটিং দৃশ্য

২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

'সংস্কার যেটুকু প্রয়োজন দ্রুত সেরে নির্বাচন দিন'
'সংস্কার যেটুকু প্রয়োজন দ্রুত সেরে নির্বাচন দিন'

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ঝিনাইদহে মাদক কারবারি আটক
ঝিনাইদহে মাদক কারবারি আটক

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বরিশালে দিনব্যাপী কর্মশালা
বরিশালে দিনব্যাপী কর্মশালা

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

খাগড়াছড়িতে জেলা পুষ্টি সমন্বয় কমিটির সভা
খাগড়াছড়িতে জেলা পুষ্টি সমন্বয় কমিটির সভা

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মুন্সিগঞ্জে দুর্বৃত্তদের হামলা, ঘরবাড়ি ভাঙচুর ও লুটপাটের অভিযোগ
মুন্সিগঞ্জে দুর্বৃত্তদের হামলা, ঘরবাড়ি ভাঙচুর ও লুটপাটের অভিযোগ

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইটনায় বজ্রপাতে কৃষকের মৃত্যু
ইটনায় বজ্রপাতে কৃষকের মৃত্যু

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

অনলাইনে দ্বৈত নাগরিকত্বের আবেদন শুরু ১৫ মে
অনলাইনে দ্বৈত নাগরিকত্বের আবেদন শুরু ১৫ মে

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রাক-প্রাথমিকে ১৫০০ বিদ্যালয়ে স্মার্ট টিভি-ল্যাপটপ দেবে সরকার
প্রাক-প্রাথমিকে ১৫০০ বিদ্যালয়ে স্মার্ট টিভি-ল্যাপটপ দেবে সরকার

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গোবিপ্রবির এএসভিএম বিভাগের চেয়ারম্যানের বিরুদ্ধে শিক্ষার্থীদের অবস্থান কর্মসূচি
গোবিপ্রবির এএসভিএম বিভাগের চেয়ারম্যানের বিরুদ্ধে শিক্ষার্থীদের অবস্থান কর্মসূচি

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জ্বালানি তেলের নতুন দাম নির্ধারণ
জ্বালানি তেলের নতুন দাম নির্ধারণ

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জিআই পণ্যের স্বীকৃতি পেল নরসিংদীর লটকন
জিআই পণ্যের স্বীকৃতি পেল নরসিংদীর লটকন

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
পাকিস্তানি যুদ্ধবিমানের তাড়া খেয়ে পিছু হটেছে ভারতীয় রাফাল
পাকিস্তানি যুদ্ধবিমানের তাড়া খেয়ে পিছু হটেছে ভারতীয় রাফাল

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘২২৭ জনকে হত্যার লাইসেন্স পেয়ে গেছি’, অডিওটি শেখ হাসিনার
‘২২৭ জনকে হত্যার লাইসেন্স পেয়ে গেছি’, অডিওটি শেখ হাসিনার

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘মুক্তিযোদ্ধা’র সনদ বাতিলের তালিকায় আলোচিত নামগুলো কারা?
‘মুক্তিযোদ্ধা’র সনদ বাতিলের তালিকায় আলোচিত নামগুলো কারা?

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এখনো তৎপর মালয়েশিয়ার সিন্ডিকেট
এখনো তৎপর মালয়েশিয়ার সিন্ডিকেট

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সৌদি আরবে ঈদুল আজহার সম্ভাব্য তারিখ ঘোষণা
সৌদি আরবে ঈদুল আজহার সম্ভাব্য তারিখ ঘোষণা

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মুহুর্মুহু রকেট হামলায় বিপর্যস্ত মার্কিন রণতরী, বাধ্য হলো পিছু হটতে
মুহুর্মুহু রকেট হামলায় বিপর্যস্ত মার্কিন রণতরী, বাধ্য হলো পিছু হটতে

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘২৪ থেকে ৩৬ ঘণ্টার মধ্যে পাকিস্তানে হামলা চালাতে পারে ভারত’
‘২৪ থেকে ৩৬ ঘণ্টার মধ্যে পাকিস্তানে হামলা চালাতে পারে ভারত’

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দাবানলে জ্বলছে ইসরায়েল, হন্য হয়ে পালাচ্ছেন বাসিন্দারা
দাবানলে জ্বলছে ইসরায়েল, হন্য হয়ে পালাচ্ছেন বাসিন্দারা

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চীন-পাকিস্তানকে ‘মাথায় রেখেই’ কী রাফাল যুদ্ধবিমান কিনছে ভারত?
চীন-পাকিস্তানকে ‘মাথায় রেখেই’ কী রাফাল যুদ্ধবিমান কিনছে ভারত?

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

উচ্চতর গ্রেড পাবেন সরকারি চাকরিজীবীদের টাইম স্কেল ও সিলেকশন গ্রেডপ্রাপ্তরা
উচ্চতর গ্রেড পাবেন সরকারি চাকরিজীবীদের টাইম স্কেল ও সিলেকশন গ্রেডপ্রাপ্তরা

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আব্রাহাম চুক্তিতে যোগ দেয়ার মার্কিন প্রস্তাবে ‘অস্বীকৃতি’ সিরিয়ার
আব্রাহাম চুক্তিতে যোগ দেয়ার মার্কিন প্রস্তাবে ‘অস্বীকৃতি’ সিরিয়ার

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারত-পাকিস্তানের যুদ্ধাবস্থা নিয়ে জেল থেকে যে বার্তা দিলেন ইমরান খান
ভারত-পাকিস্তানের যুদ্ধাবস্থা নিয়ে জেল থেকে যে বার্তা দিলেন ইমরান খান

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সুবর্ণা, শাওনসহ ১৭ অভিনয়শিল্পীর বিরুদ্ধে হত্যাচেষ্টার মামলা
সুবর্ণা, শাওনসহ ১৭ অভিনয়শিল্পীর বিরুদ্ধে হত্যাচেষ্টার মামলা

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অভিনেতা সিদ্দিকের ১০ দিনের রিমান্ড চায় পুলিশ
অভিনেতা সিদ্দিকের ১০ দিনের রিমান্ড চায় পুলিশ

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘যখন বুঝতে পারলাম কী হচ্ছে, তখন চিৎকার শুরু করি’
‘যখন বুঝতে পারলাম কী হচ্ছে, তখন চিৎকার শুরু করি’

১১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

নতুন ক্ষেপণাস্ত্র-বোট তৈরির ঘোষণা দিল ইরান
নতুন ক্ষেপণাস্ত্র-বোট তৈরির ঘোষণা দিল ইরান

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আসছে ‘নাগরিক সেবা বাংলাদেশ’, এক ঠিকানায় মিলবে সব সেবা
আসছে ‘নাগরিক সেবা বাংলাদেশ’, এক ঠিকানায় মিলবে সব সেবা

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জ্বালানি তেলের নতুন দাম নির্ধারণ
জ্বালানি তেলের নতুন দাম নির্ধারণ

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পাকিস্তান পারমাণবিক শক্তিধর, কেউ হামলা করার সাহস করবে না : মরিয়ম
পাকিস্তান পারমাণবিক শক্তিধর, কেউ হামলা করার সাহস করবে না : মরিয়ম

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘অনুমানে দুইয়ে দুইয়ে চার না মেলানোই ভালো’
‘অনুমানে দুইয়ে দুইয়ে চার না মেলানোই ভালো’

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রাইজবন্ডের ১১৯তম ‘ড্র’ আজ
প্রাইজবন্ডের ১১৯তম ‘ড্র’ আজ

১৫ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

মিরাজের ঘূর্ণিতে তিনদিনেই জিতল বাংলাদেশ
মিরাজের ঘূর্ণিতে তিনদিনেই জিতল বাংলাদেশ

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পুতিনের যুদ্ধবিরতি ঘোষণা; স্থায়ী চুক্তি চান ট্রাম্প
পুতিনের যুদ্ধবিরতি ঘোষণা; স্থায়ী চুক্তি চান ট্রাম্প

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিএনপি নেতা আমানের ১৩ ও তার স্ত্রীর ৩ বছরের সাজা বাতিল
বিএনপি নেতা আমানের ১৩ ও তার স্ত্রীর ৩ বছরের সাজা বাতিল

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রথম আলোর বিরুদ্ধে মামলার আবেদনকারীকে হুমকির অভিযোগ
প্রথম আলোর বিরুদ্ধে মামলার আবেদনকারীকে হুমকির অভিযোগ

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১১৯তম প্রাইজ বন্ডের ড্র, প্রথম বিজয়ী নম্বর ০২৬৪২৫৫
১১৯তম প্রাইজ বন্ডের ড্র, প্রথম বিজয়ী নম্বর ০২৬৪২৫৫

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শ্রমিক অসন্তোষে গাজীপুরে দুই কারখানা অনির্দিষ্টকালের জন্য বন্ধ
শ্রমিক অসন্তোষে গাজীপুরে দুই কারখানা অনির্দিষ্টকালের জন্য বন্ধ

১২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

চিন্ময় দাসের জামিন হাইকোর্টে
চিন্ময় দাসের জামিন হাইকোর্টে

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আইফোন ১৭-কে টপকে যাবে অ্যান্ড্রয়েড?
আইফোন ১৭-কে টপকে যাবে অ্যান্ড্রয়েড?

১৭ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

হাইকোর্টে চিন্ময় দাসের জামিন, স্থগিত চেয়ে রাষ্ট্রপক্ষের আবেদনের শুনানি রবিবার
হাইকোর্টে চিন্ময় দাসের জামিন, স্থগিত চেয়ে রাষ্ট্রপক্ষের আবেদনের শুনানি রবিবার

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
অভিবাসী বহিষ্কারে রেকর্ড গড়লেন ট্রাম্প
অভিবাসী বহিষ্কারে রেকর্ড গড়লেন ট্রাম্প

প্রথম পৃষ্ঠা

বিদ্যুতের দাম সমন্বয় করতে চায় ডেসকো ওজোপাডিকো
বিদ্যুতের দাম সমন্বয় করতে চায় ডেসকো ওজোপাডিকো

পেছনের পৃষ্ঠা

আমবাগান পরিদর্শনে চীনের রাষ্ট্রদূত
আমবাগান পরিদর্শনে চীনের রাষ্ট্রদূত

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

আরও জটিল রোহিঙ্গা পরিস্থিতি
আরও জটিল রোহিঙ্গা পরিস্থিতি

প্রথম পৃষ্ঠা

বিজনেস পিপলকে মেরে ফেলা যাবে না
বিজনেস পিপলকে মেরে ফেলা যাবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

চীনের হাসপাতাল নীলফামারীতে
চীনের হাসপাতাল নীলফামারীতে

পেছনের পৃষ্ঠা

পল্লী বিদ্যুতে চালু রাখার চেষ্টা ডিইপিজেড
পল্লী বিদ্যুতে চালু রাখার চেষ্টা ডিইপিজেড

নগর জীবন

মোহনীয় কৃষ্ণচূড়া জারুল সোনালু
মোহনীয় কৃষ্ণচূড়া জারুল সোনালু

পেছনের পৃষ্ঠা

সাবিলা নূরের লুকোচুরি...
সাবিলা নূরের লুকোচুরি...

শোবিজ

পাল্টা প্রস্তুতিতে পাকিস্তান
পাল্টা প্রস্তুতিতে পাকিস্তান

প্রথম পৃষ্ঠা

বিনিয়োগকারীরা আর ঝুঁকি নিতে চান না
বিনিয়োগকারীরা আর ঝুঁকি নিতে চান না

পেছনের পৃষ্ঠা

অভিনেতা সিদ্দিককে মারধর করে পুলিশে সোপর্দ
অভিনেতা সিদ্দিককে মারধর করে পুলিশে সোপর্দ

পেছনের পৃষ্ঠা

শেরেবাংলা, মেয়র হানিফ ও ঢাকার মশা
শেরেবাংলা, মেয়র হানিফ ও ঢাকার মশা

সম্পাদকীয়

অপকর্ম করলে আওয়ামী লীগের মতো অবস্থা
অপকর্ম করলে আওয়ামী লীগের মতো অবস্থা

প্রথম পৃষ্ঠা

গৃহকর্মী ধর্ষণের শিকার, বাবা-ছেলে আটক
গৃহকর্মী ধর্ষণের শিকার, বাবা-ছেলে আটক

দেশগ্রাম

ব্যবসায় পরিবেশ উন্নতির কোনো সম্ভাবনা নেই
ব্যবসায় পরিবেশ উন্নতির কোনো সম্ভাবনা নেই

পেছনের পৃষ্ঠা

শিশুশিল্পী থেকে যেভাবে তারকা
শিশুশিল্পী থেকে যেভাবে তারকা

শোবিজ

আইসিইউতে অর্থনীতি, সংকটে রাজনীতি
আইসিইউতে অর্থনীতি, সংকটে রাজনীতি

প্রথম পৃষ্ঠা

বিতর্কে কারিনা
বিতর্কে কারিনা

শোবিজ

শ্রমিকেরাও মানুষ
শ্রমিকেরাও মানুষ

সম্পাদকীয়

চম্পা কেন দূরে
চম্পা কেন দূরে

শোবিজ

মোহামেডানকে কাঁদিয়ে ক্রিকেটে আবাহনীই সেরা
মোহামেডানকে কাঁদিয়ে ক্রিকেটে আবাহনীই সেরা

মাঠে ময়দানে

গ্যাস ও ব্যাংকিং সংকটে বিপর্যয়ে রপ্তানি শিল্প
গ্যাস ও ব্যাংকিং সংকটে বিপর্যয়ে রপ্তানি শিল্প

পেছনের পৃষ্ঠা

১৫ বছর পর সেমিতে বার্সা-ইন্টার
১৫ বছর পর সেমিতে বার্সা-ইন্টার

মাঠে ময়দানে

কী চায় নতুন দলগুলো
কী চায় নতুন দলগুলো

প্রথম পৃষ্ঠা

মানুষ মর্যাদা পাবে তার গুণের ভিত্তিতে
মানুষ মর্যাদা পাবে তার গুণের ভিত্তিতে

প্রথম পৃষ্ঠা

নাচে এখন পেশাদারির জায়গা তৈরি হয়েছে
নাচে এখন পেশাদারির জায়গা তৈরি হয়েছে

শোবিজ

চট্টগ্রামে লিড নিয়েছে বাংলাদেশ
চট্টগ্রামে লিড নিয়েছে বাংলাদেশ

মাঠে ময়দানে

নাটকীয় ফাইনালে কিংসের শিরোপা
নাটকীয় ফাইনালে কিংসের শিরোপা

মাঠে ময়দানে