শিরোনাম
প্রকাশ: ১৬:২৪, মঙ্গলবার, ১৪ জুলাই, ২০২০ আপডেট:

চিন্তা করা যায়- আমরা এমন দেশে বাস করছি?

আমিনুল ইসলাম
অনলাইন ভার্সন
চিন্তা করা যায়- আমরা এমন দেশে বাস করছি?

ড্রাইভারদের ৮ হাজার টাকা করে দেয়া হতো এক্সিডেন্ট প্রতি! এরপর ওই আহত রোগীদের তার হাসপাতালে ভর্তি করিয়ে টাকা নেয়া হতো।

চিন্তা করা যায়- আমরা এমন দেশে বাস করছি?

এছাড়া বিভিন্ন বড় বড় রাস্তার মোড়ে কিংবা সরকারি হাসপাতালগুলোতে লোক রাখা হতো- যে কোনো রোগী কিংবা তার স্বজনদের ভুলিয়ে তার নিজের হাসপাতালে নিয়ে আসার জন্য। এতে অবশ্য আমি তেমন অবাক হইনি।

অবাক হয়েছি কাল একাত্তর টেলিভিশনের টক'শো দেখে। সেখানে দু'জন ডাক্তার উপস্থিত ছিলেন, তাদেরকে জিজ্ঞেস করা হয়েছিলো

-আপনারা কি এইসব বিষয় জানেন?

এরা বেশ হাসতে হাসতে উত্তর দিয়েছে-হ্যাঁ, সব'ই জানি। এইসব দেখে দেখে আমরা অভ্যস্ত। সিস্টেমের পরিবর্তন না হলে কিছু করার নেই!

এদের কথা বলার ধরণ দেখে মনে হলো এটা খুব স্বাভাবিক ব্যাপার। অথচ আমার চোখ কিনা কপালে উঠার জোগাড়!

আমি তাহলে কোথায় বাস করতাম! আমার কাছে কেন এই খবর এতো অবাক হবার মতো হয়ে আসলো?

যেই দেশে দিনে দুপুরে ইচ্ছে করে মানুষকে এক্সিডেন্ট করে রোগী বানিয়ে নিজ হাসপাতালে ভর্তি করা হয়; যেই দেশে অন্য হাসপাতাল থেকে রোগী কেনা-বেচা হয়; এরপর রোগীদের জিম্মি করে অর্থ আদায় করা হয়; সেই দেশে মানুষের নিরাপত্তা আসলে কোথায়?

অথচ টেলিভিশনে আলোচকদের দেখে মনে হলো- এইসব তো খুব স্বাভাবিক ব্যাপার!

এর মানে কি- আমরা সবাই ব্যাপারগুলো জানি, এরপরও কেউ কিছু বলছি না কিংবা করছি না?

অবশ্য আমরা সবাই তো ছুটছি যে করেই হোক "বড়লোক" হবার পেছনে।

আপনি মানুষ মেরে অর্থ-সম্পদের মালিক হয়েছেন নাকি পাচার করে; এই নিয়ে অবশ্য কোনো সমস্যা নেই। মাঝে মাঝে হয়ত সাহেদ কিংবা এমন দুই একজনকে আমরা দেখতে পাই; কিন্তু পুরো সিস্টেমটাই তো এমন দাঁড়িয়ে গেছে।

এই দেশে সম্মান দেয়া হয় কেবল অর্থ-সম্পদ এবং ক্ষমতাবানদের।

সেবার দেশে গিয়েছি। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের এক প্রফেসরের সঙ্গে দেখা করার জন্য গিয়েছি তার অফিসে। সঙ্গে আমার পুলিশ অফিসার এক বন্ধুকে নিয়ে গিয়েছি। পরিচয় করিয়ে দেয়ার সঙ্গে সঙ্গে প্রফেসর ভদ্রলোক উঠে দাঁড়িয়ে আমার ওই পুলিশ অফিসার বন্ধুকে "সালাম" করেছে। সেই সঙ্গে পুরো সময় জুড়ে তার সঙ্গে'ই কথা বলেছে এবং "স্যার", "স্যার" বলে সম্বোধন করেছে! অথচ তার কাছে মূলত আমি গিয়েছিলাম। সে আমার দিকে ভালো করে তাকালও না!

এই হচ্ছে আমাদের অবস্থা। দেশসেরা বিশ্ববিদ্যালয়ের অধ্যাপক কিনা ছাত্রের বয়সী এক পুলিশ অফিসারকে দাঁড়িয়ে সালাম করছে আর "স্যার", "স্যার", বলছে!

আমার ওই বন্ধু অবশ্য তার অফিস থেকে বের হবার সঙ্গে সঙ্গেই হাসতে হাসতে আমাকে বলেছিল- 'দেখলি তো অবস্থা'টা'!

তো এই শিক্ষাই তো আমরা পাচ্ছি। যে করেই হোক অর্থের মালিক হতে হবে কিংবা ক্ষমতার।

আমার এক ছাত্র। সে অবশ্য বিদেশে থাকে। তো একদিন কথা প্রসঙ্গে সে আমাকে বলছিল - "এই শহরে গণ্য-মান্য ব্যক্তিদের শ্রদ্ধা করা উচিত সবারই!"

আমি তাকে ফিরতি প্রশ্নে বললাম- 'শ্রদ্ধা তো অবশ্য'ই যে কাউকে করা উচিত যদি করার মতো হয়। কিন্তু এই যে তুমি গণ্য-মান্য বলছ; তোমার চোখে কারা গণ্য-মান্য?'

সে এইবার উত্তরে বলেছে- 'যাদের এখানে নিজেদের বাসা কিংবা ফ্ল্যাট আছে। গাড়ি-বাড়ি আছে কিংবা যারা এখানকার সিটিজেন!'

এই ছেলে আমার ছাত্র! আমি ওর কথা শুনে এতো অবাক হয়েছি, আমার এরপর রুচিতে বাঁধছিল ওর সঙ্গে কথা বলতে। এরপর মনে হলো- ছেলেটা আমার ছাত্র। তাকে অতি অবশ্য'ই আমার মতামত জানানো উচিত। 

আমি তাকে বললাম- 'তোমার কাছে মনে হচ্ছে যাদের টাকা আছে, গাড়ি-বাড়ি আছে তারাই সম্মানের পাত্র, তাই না?'
-হ্যাঁ।
-তো, তুমিও নিশ্চয় সেটাই চাও। যে করেই হোক অর্থ উপার্জন করে সম্মানিত হতে?
এই ছেলে এরপর আর কিছু বলেনি।

তো, এই সবই তো চলছে। আপনি দেশে থাকুন আর বিদেশে। আমরা এমন শিক্ষাই পেয়েছি। সমাজে যার টাকা আছে, গাড়ি-বাড়ি আছে সে হচ্ছে সম্মানিত। তাকে আমরা শ্রদ্ধার চোখে দেখি!

আমি আমার কথা বলি। আমার নিজের কোনো গাড়ি নেই, বাড়ি নেই। ব্যাংকে তেমন কোনো টাকা-পয়সাও নেই। আমি একদম'ই অতি সাধারণ একজন বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক। অল্প-একটু গবেষণাও করার চেষ্টা করি। বেতন যা পাই, নিজের চলে যাচ্ছে ভালোভাবেই।

তো, এই সমাজে আমার মতো মানুষের কি দুই পয়সার মূল্য আছে?

সোজা উত্তর হচ্ছে- না, নেই!

বলছি না, আমি সমাজের মানুষদের কাছ থেকে "মূল্য' চাই। আমার সেটার দরকার নেই। কারণ আমি এমন'ই। কিন্তু আমি নিশ্চিত, অনেক মানুষ'ই সেটা চায়। এক ধরনের স্বীকৃতি কিংবা মূল্যায়ন চায় মানুষজন।

তো, আমাদের সমাজে কি এমন সাধারণ মানুষদের মূল্যায়ন করা হয়?

অতি অবশ্য'ই করা হয় না। না আছে আমার অর্থ, না আছে আমার কোনো ক্ষমতা।

তো, তখন এই মানুষগুলো কি করে জানেন? তারা অন্য যে কোনো কিছু করেই হোক অর্থ উপার্জন করার চেষ্টা শুরু করে। কারণ তারা জানে, টাকা হলেই মানুষ তাদের মূল্যায়ন করতে শুরু করবে। সেই সাথে ক্ষমতা।

এই যে এক ডাক্তার মহিলা কাল গ্রেফতার হলেন। তিনি তো ডাক্তার ছিলেন। তার তো চাকরি ছিল। তিনি কেন এরপরও এতো কিছুর পেছনে ছুটলেন?

এখন প্রশ্ন হচ্ছে- তিনি যদি একজন অতি সাধারণ ডাক্তার'ই থেকে যেতেন; এই যে আপনারা এই মহিলার সমালোচনা করছেন; সেই আপনারা কি তাকে দুই পয়সার মূল্যায়ন করতে? আমাদের সমাজে কি সেটা করা হয়?

আমরা তো সঠিক মানুষকে মূল্যায়ন করতেই শিখিনি। আমাদের দেশসেরা বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক, পুলিশ অফিসার দেখে "স্যার", "স্যার" বলে দাঁড়িয়ে সালাম দিচ্ছেন। পাশেই বসে থাকা এই আমি, যে কিনা নিজেও বিশ্ববিদ্যালয়ে পড়ায়; তার সঙ্গে এমনকি হাত'টা মেলানরও প্রয়োজন বোধ করছে না! আর আমার ওই ছাত্র? সে তো মনে করছে- সমাজে যার গাড়ি-বাড়ি আছে; সে'ই হচ্ছে গণ্য-মান্য, শ্রদ্ধার পাত্র!

তো, মানুষজন যে করেই হোক টাকার পেছনে ছুটবে এটাই স্বাভাবিক।

সেইদিন রাতে আমার এক অতি প্রিয়জন বলছিল- সে ছোট বেলা থেকে ভেবে এসেছে তার মামা'র মতো বড়লোক হতে হবে তাকে।

কারণ তার মামা একজন শিল্পপতি ছিলেন। অনেক অর্থ-সম্পদের মালিক ছিলেন।

অবাক করা ব্যাপার হচ্ছে- সে তার চাচা কিংবা ফুপার মতো চাকরিজীবী হতে চায়নি কিংবা ডাক্তার বা অফিসার হতে চায়নি। যারা কিনা অনেক পড়াশুনা করে নিজ নিজ জায়গায় হয়ত কিছুটা হলেও সফল।

তো, কেন চায়নি?

কারণ সে বড় হতে হতে দেখেছে- তার আত্মীয়-স্বজন, প্রতিবেশী সবাই সম্মান দিচ্ছে কিংবা মূল্যায়ন করছে তার মামা'কে। চাচা কিংবা ফুপা'কে না!

সুতরাং তার মনেও এটা গেঁথে গিয়েছে- আমাকে মামা'র মতো হতে হবে!

আপনি যেই পরিবেশে বড় হবেন; আপনার আশপাশে মানুষজন মিলিয়েই তো আপনি।

আমি-আপনি তো আর কেউ আকাশ থেকে পড়ে বড় হয়ে যাইনি!

এখন যারা সাহেদ কিংবা ডাক্তার মহিলা কিংবা অন্যদের সমালোচনা করছেন; দেখুন আপনি নিজে সেই সুযোগ পেলে হয়ত এদের চাইতেও খারাপ হতেন। হতেন'ই হতেন! এতে কোন ভুল নেই! জাস্ট কোনো ভুল নেই।

অথচ মহাআনন্দে সমালোচনা করে যাচ্ছি আমরা সবাই।

আমাদের তো সিস্টেমটাই এমন। যেই দেশে মানুষকে এক্সিডেন্ট করে রোগী বানিয়ে এরপর নিজ হাসপাতালে ভর্তি করানো হয়; সেটা আবার অন্যান্য ডাক্তাররা খুব হেসে হেসে বলছে- আমরা জানি এমন হয়! সেই দেশের মানুষজনদের সাহেদ কিংবা ডাক্তার মহিলার কর্মকাণ্ড দেখে যখন সমালোচনা করতে দেখি; তখন সত্যি'ই মনে হয়- আমরা কি সঠিক বিষয়ে সমালোচনা কিংবা আলোচনা করছি?

একটা গাছের গোড়ায় পচন ধরেছে। এখন আমরা যদি গাছটির আগা ছেটে দিয়ে ভাবতে থাকি গাছটি বেঁচে যাবে; তাহলে তো সমস্যা। একদিন না একদিন গাছটি গোড়াসহ ভেঙে পড়বেই!

(ফেসবুক থেকে সংগৃহীত)

বিডি প্রতিদিন/এনায়েত করিম

এই বিভাগের আরও খবর
আশিক চৌধুরী ইস্যুতে ক্ষমা চাইলেন ছাত্রদলের সেই নেত্রী
আশিক চৌধুরী ইস্যুতে ক্ষমা চাইলেন ছাত্রদলের সেই নেত্রী
‘কত বছর ধরে ইন্ডাস্ট্রি ডুবাচ্ছেন সেটা একবার ভাবেন’
‘কত বছর ধরে ইন্ডাস্ট্রি ডুবাচ্ছেন সেটা একবার ভাবেন’
‘একটা সিনেমা আটকে দেয়া মানে কতগুলো স্বপ্নকে দাফন করে দেয়া’
‘একটা সিনেমা আটকে দেয়া মানে কতগুলো স্বপ্নকে দাফন করে দেয়া’
‌এবারের শোভাযাত্রা কেবল আরও ইনক্লুসিভ হবে তা না, আরও কালারফুল হবে
‌এবারের শোভাযাত্রা কেবল আরও ইনক্লুসিভ হবে তা না, আরও কালারফুল হবে
ফেব্রুয়ারিতে ইন্টারনেটে ২৬৮ ভুল তথ্য শনাক্ত করেছে রিউমার স্ক্যানার
ফেব্রুয়ারিতে ইন্টারনেটে ২৬৮ ভুল তথ্য শনাক্ত করেছে রিউমার স্ক্যানার
নতুন জীবনের জন্য দোয়া চাইলেন সারজিস
নতুন জীবনের জন্য দোয়া চাইলেন সারজিস
আগে সুন্দর করে একটু বাঁচি, তারপর হাজারো প্রশ্নের উত্তর দেব
আগে সুন্দর করে একটু বাঁচি, তারপর হাজারো প্রশ্নের উত্তর দেব
হাসিনার কারণে বিএনপিতে যোগ দিতে চেয়েছিলেন তার স্বামী ড. ওয়াজেদ!
হাসিনার কারণে বিএনপিতে যোগ দিতে চেয়েছিলেন তার স্বামী ড. ওয়াজেদ!
জামায়াত নেতাদের প্রশংসা করে ফেসবুকে যা লিখলেন গোলাম রাব্বানী
জামায়াত নেতাদের প্রশংসা করে ফেসবুকে যা লিখলেন গোলাম রাব্বানী
‘যে বলে কেন প্রেমে পড়েছি জানি না, ওরা মিথ্যা বলে’
‘যে বলে কেন প্রেমে পড়েছি জানি না, ওরা মিথ্যা বলে’
মা অসুস্থ-বাবা কারাগারে, সেই দুঃসময়ের স্মৃতিচারণ করলেন মির্জা ফখরুলের মেয়ে
মা অসুস্থ-বাবা কারাগারে, সেই দুঃসময়ের স্মৃতিচারণ করলেন মির্জা ফখরুলের মেয়ে
আমরা বিভাজনের বদলে ঐক্য চাই: হাসনাত আব্দুল্লাহ
আমরা বিভাজনের বদলে ঐক্য চাই: হাসনাত আব্দুল্লাহ
সর্বশেষ খবর
অধ্যক্ষের পদত্যাগ দাবিতে ঢাকা সিটি কলেজ উত্তপ্ত, পরীক্ষা স্থগিত
অধ্যক্ষের পদত্যাগ দাবিতে ঢাকা সিটি কলেজ উত্তপ্ত, পরীক্ষা স্থগিত

১ সেকেন্ড আগে | নগর জীবন

কেন টেক্সাসের বন্যা এতো ভয়াবহ হলো?
কেন টেক্সাসের বন্যা এতো ভয়াবহ হলো?

৩ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নীলফামারীতে অস্বচ্ছল ৩৪ সংস্কৃতিসেবীর
মধ্যে মাসিক কল্যাণ ভাতার চেক বিতরণ
নীলফামারীতে অস্বচ্ছল ৩৪ সংস্কৃতিসেবীর মধ্যে মাসিক কল্যাণ ভাতার চেক বিতরণ

৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ট্রাম্পকে ‘শান্তিতে নোবেল’ দিতে পাকিস্তানের প্রস্তাবকে স্বাগত জানাল হোয়াইট হাউস
ট্রাম্পকে ‘শান্তিতে নোবেল’ দিতে পাকিস্তানের প্রস্তাবকে স্বাগত জানাল হোয়াইট হাউস

৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরাইলের সঙ্গে যুদ্ধে ইরানের নিহতের সংখ্যা ছাড়াল ১ হাজার
ইসরাইলের সঙ্গে যুদ্ধে ইরানের নিহতের সংখ্যা ছাড়াল ১ হাজার

১৭ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশ শ্রমিক-কর্মচারী ফেডারেশনের প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী
বাংলাদেশ শ্রমিক-কর্মচারী ফেডারেশনের প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী

২২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে শুল্ক আলোচনা বুধবার, ভালো কিছুর প্রত্যাশা
যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে শুল্ক আলোচনা বুধবার, ভালো কিছুর প্রত্যাশা

২৮ মিনিট আগে | অর্থনীতি

রাস্তা সংস্কারের দাবিতে হবিগঞ্জে গ্রামবাসীর মানববন্ধন
রাস্তা সংস্কারের দাবিতে হবিগঞ্জে গ্রামবাসীর মানববন্ধন

২৯ মিনিট আগে | চায়ের দেশ

চালককে হত্যা করে ইজিবাইক ছিনতাই
চালককে হত্যা করে ইজিবাইক ছিনতাই

৩৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ডিপজলের বিরুদ্ধে মামলা
ডিপজলের বিরুদ্ধে মামলা

৩৯ মিনিট আগে | শোবিজ

টস হেরে ফিল্ডিংয়ে বাংলাদেশ
টস হেরে ফিল্ডিংয়ে বাংলাদেশ

৪০ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

বেতন স্কেল ১১তম গ্রেডে উন্নীতকরণসহ ৬ দফা দাবিতে গাইবান্ধায় অবস্থান কর্মসূচি
বেতন স্কেল ১১তম গ্রেডে উন্নীতকরণসহ ৬ দফা দাবিতে গাইবান্ধায় অবস্থান কর্মসূচি

৪২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

কুবি ছাত্রশিবিরের সভাপতি মাজহার, সম্পাদক আবির
কুবি ছাত্রশিবিরের সভাপতি মাজহার, সম্পাদক আবির

৪৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নোয়াখালীতে মুষলধারে বৃষ্টি, দুর্ভোগ চরমে
নোয়াখালীতে মুষলধারে বৃষ্টি, দুর্ভোগ চরমে

৪৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রামে একটি বহুতল ভবনে আগুন
চট্টগ্রামে একটি বহুতল ভবনে আগুন

৫৩ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

এসএসসির ফল প্রকাশের তারিখ ঘোষণা, যেভাবে জানবেন
এসএসসির ফল প্রকাশের তারিখ ঘোষণা, যেভাবে জানবেন

৫৬ মিনিট আগে | জাতীয়

উইন-উইন সমাধানে ওয়াশিংটনের সঙ্গে শুল্ক চুক্তিতে আগ্রহী : প্রেস সচিব
উইন-উইন সমাধানে ওয়াশিংটনের সঙ্গে শুল্ক চুক্তিতে আগ্রহী : প্রেস সচিব

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আজ থেকে চালু হচ্ছে ‘পাঠাও পে’
আজ থেকে চালু হচ্ছে ‘পাঠাও পে’

১ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

সাগর-রুনি হত্যার তদন্ত প্রতিবেদন ফের পেছালো
সাগর-রুনি হত্যার তদন্ত প্রতিবেদন ফের পেছালো

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পক্ষপাতদুষ্ট বিদেশি পর্যবেক্ষকদের এবার অনুমোদন নয়: সিইসি
পক্ষপাতদুষ্ট বিদেশি পর্যবেক্ষকদের এবার অনুমোদন নয়: সিইসি

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

স্টামফোর্ড ইউনিভার্সিটির এইচওডি-পিআরডি হলেন প্রদীপ্ত মোবারক
স্টামফোর্ড ইউনিভার্সিটির এইচওডি-পিআরডি হলেন প্রদীপ্ত মোবারক

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

নতুন ফিচার যুক্ত করলো হোয়াটসঅ্যাপ
নতুন ফিচার যুক্ত করলো হোয়াটসঅ্যাপ

১ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

টাঙ্গাইলে ৬ দফা দাবিতে স্বাস্থ্য সহকারীদের অবস্থান কর্মসূচি
টাঙ্গাইলে ৬ দফা দাবিতে স্বাস্থ্য সহকারীদের অবস্থান কর্মসূচি

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

খাগড়াছড়িতে স্বাস্থ্য সহকারীদের অবস্থান কর্মসূচি
খাগড়াছড়িতে স্বাস্থ্য সহকারীদের অবস্থান কর্মসূচি

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মোবাইল সিমের বিষয়ে বিটিআরসির নতুন সিদ্ধান্ত
মোবাইল সিমের বিষয়ে বিটিআরসির নতুন সিদ্ধান্ত

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হ্যাক হয় বেশি কোন ধরনের পাসওয়ার্ড?
হ্যাক হয় বেশি কোন ধরনের পাসওয়ার্ড?

১ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

ফেনীতে ভারী বর্ষণ, মুহুরীর পাড়ে ভাঙন, শহরে জলাবদ্ধতা
ফেনীতে ভারী বর্ষণ, মুহুরীর পাড়ে ভাঙন, শহরে জলাবদ্ধতা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ট্রাম্পকে নোবেল শান্তি পুরস্কারে মনোনয়নের সুপারিশ নেতানিয়াহুর
ট্রাম্পকে নোবেল শান্তি পুরস্কারে মনোনয়নের সুপারিশ নেতানিয়াহুর

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চশমার কাচ পরিষ্কার করবেন যেভাবে
চশমার কাচ পরিষ্কার করবেন যেভাবে

১ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

গাইবান্ধায় চোলাই মদসহ আটক ৩
গাইবান্ধায় চোলাই মদসহ আটক ৩

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
আমিরাতের গোল্ডেন ভিসা, বাংলাদেশিদের জন্য বিশেষ সুযোগ
আমিরাতের গোল্ডেন ভিসা, বাংলাদেশিদের জন্য বিশেষ সুযোগ

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রেমিককে সঙ্গে নিয়ে স্বামীকে শ্বাসরোধ করে হত্যা, অতঃপর...
প্রেমিককে সঙ্গে নিয়ে স্বামীকে শ্বাসরোধ করে হত্যা, অতঃপর...

১৯ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

টানা ২ বছর ক্ষেপণাস্ত্র ছুড়লেও মজুদ শেষ হবে না, হুঁশিয়ারি ইরানি কমান্ডারের
টানা ২ বছর ক্ষেপণাস্ত্র ছুড়লেও মজুদ শেষ হবে না, হুঁশিয়ারি ইরানি কমান্ডারের

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভোট দেব সন্দ্বীপে, এমপি হবে 'মালদ্বীপে' : নবীউল্লাহ নবী
ভোট দেব সন্দ্বীপে, এমপি হবে 'মালদ্বীপে' : নবীউল্লাহ নবী

১৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

গাজা গণহত্যায় অংশগ্রহণকারী ইসরায়েলি সেনার আত্মহত্যা; ‌‌‘শুধুই লাশের গন্ধ পেতেন’
গাজা গণহত্যায় অংশগ্রহণকারী ইসরায়েলি সেনার আত্মহত্যা; ‌‌‘শুধুই লাশের গন্ধ পেতেন’

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশি পণ্যের ওপর ৩৫ শতাংশ শুল্ক রাখলেন ট্রাম্প
বাংলাদেশি পণ্যের ওপর ৩৫ শতাংশ শুল্ক রাখলেন ট্রাম্প

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইরানের প্রেসিডেন্টকে হত্যার চেষ্টা করেছে ইসরায়েল: রিপোর্ট
ইরানের প্রেসিডেন্টকে হত্যার চেষ্টা করেছে ইসরায়েল: রিপোর্ট

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশসহ ১৪ দেশে শুল্কের সময়সীমা ‘চূড়ান্ত নয়’, দর-কষাকষির ইঙ্গিত ট্রাম্পের
বাংলাদেশসহ ১৪ দেশে শুল্কের সময়সীমা ‘চূড়ান্ত নয়’, দর-কষাকষির ইঙ্গিত ট্রাম্পের

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইলন মাস্ককে রাজনীতি থেকে দূরে থাকতে বললেন মার্কিন মন্ত্রী
ইলন মাস্ককে রাজনীতি থেকে দূরে থাকতে বললেন মার্কিন মন্ত্রী

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ডিজিএফআইয়ের সাবেক ডিজি হামিদুলের ৪০ কোটি টাকা অবরুদ্ধ
ডিজিএফআইয়ের সাবেক ডিজি হামিদুলের ৪০ কোটি টাকা অবরুদ্ধ

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনার এপিএস লিকুর সম্পদ জব্দ, ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধ
হাসিনার এপিএস লিকুর সম্পদ জব্দ, ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধ

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েলকে নতুন হুঁশিয়ারি দিলেন ইরানি জেনারেল
ইসরায়েলকে নতুন হুঁশিয়ারি দিলেন ইরানি জেনারেল

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলকে শান্তিতে ঘুমাতে দেবে না হুথি
ইসরায়েলকে শান্তিতে ঘুমাতে দেবে না হুথি

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গণধর্ষণের পর ফেলে দেওয়া হলো রেললাইনে, ট্রেনে কাটা পড়ল নারীর পা
গণধর্ষণের পর ফেলে দেওয়া হলো রেললাইনে, ট্রেনে কাটা পড়ল নারীর পা

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নতুন আইফোনের ফিচার ফাঁস: ব্যাটারি ও ক্যামেরায় বড় চমক
নতুন আইফোনের ফিচার ফাঁস: ব্যাটারি ও ক্যামেরায় বড় চমক

১৪ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

টানা ৯ দিন পানি ছাড়া কিছুই খান না নার্গিস
টানা ৯ দিন পানি ছাড়া কিছুই খান না নার্গিস

৫ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

মিয়ানমারে সশস্ত্র দুই গোষ্ঠীর মাঝে তুমুল সংঘর্ষ, পালাচ্ছে হাজার হাজার মানুষ
মিয়ানমারে সশস্ত্র দুই গোষ্ঠীর মাঝে তুমুল সংঘর্ষ, পালাচ্ছে হাজার হাজার মানুষ

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এবার আনিসুল, হাওলাদার ও চুন্নুকে জাপা থেকে অব্যাহতি
এবার আনিসুল, হাওলাদার ও চুন্নুকে জাপা থেকে অব্যাহতি

১৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

গাজায় হামলা চালাতে গিয়ে পুঁতে রাখা বোমায় ৫ ইসরায়েলি সেনা নিহত
গাজায় হামলা চালাতে গিয়ে পুঁতে রাখা বোমায় ৫ ইসরায়েলি সেনা নিহত

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলে পাল্টা হামলা হুথিদের
ইসরায়েলে পাল্টা হামলা হুথিদের

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ওয়ানডে র‌্যাঙ্কিংয়ে নবম স্থানে টাইগাররা
ওয়ানডে র‌্যাঙ্কিংয়ে নবম স্থানে টাইগাররা

১৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

৩৫ শতাংশ শুল্কের কথা জানিয়ে ড. ইউনূসকে ট্রাম্পের চিঠি
৩৫ শতাংশ শুল্কের কথা জানিয়ে ড. ইউনূসকে ট্রাম্পের চিঠি

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১ জুন থেকে ইরান ছেড়েছে প্রায় সাড়ে ৪ লাখ আফগান নাগরিক
১ জুন থেকে ইরান ছেড়েছে প্রায় সাড়ে ৪ লাখ আফগান নাগরিক

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১২ দলীয় জোট কোনো প্রার্থিতা ঘোষণা করেনি : মোস্তফা জামাল হায়দার
১২ দলীয় জোট কোনো প্রার্থিতা ঘোষণা করেনি : মোস্তফা জামাল হায়দার

১৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

চুন্নু বাদ, জাপার মহাসচিব ব্যারিস্টার শামীম হায়দার পাটোয়ারী
চুন্নু বাদ, জাপার মহাসচিব ব্যারিস্টার শামীম হায়দার পাটোয়ারী

২০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

লোহিত সাগরে বাণিজ্যিক জাহাজে হামলার দায় স্বীকার হুতির
লোহিত সাগরে বাণিজ্যিক জাহাজে হামলার দায় স্বীকার হুতির

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মোবাইল সিমের বিষয়ে বিটিআরসির নতুন সিদ্ধান্ত
মোবাইল সিমের বিষয়ে বিটিআরসির নতুন সিদ্ধান্ত

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চাকরি হারানোর উদ্বেগে রাজস্বকর্মীরা
চাকরি হারানোর উদ্বেগে রাজস্বকর্মীরা

১০ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ইরাকে তুরস্কের ১২ সৈন্য নিহত
ইরাকে তুরস্কের ১২ সৈন্য নিহত

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাঁড়াশি সেনা অ্যাকশনই মবের মোক্ষম দাওয়াই!
সাঁড়াশি সেনা অ্যাকশনই মবের মোক্ষম দাওয়াই!

১০ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

প্রিন্ট সর্বাধিক
জাতীয় পার্টিতে তোলপাড়
জাতীয় পার্টিতে তোলপাড়

প্রথম পৃষ্ঠা

মাংস রপ্তানি করতে চায় রাশিয়া
মাংস রপ্তানি করতে চায় রাশিয়া

শিল্প বাণিজ্য

জটিলতা বাড়ছে নির্বাচন নিয়ে
জটিলতা বাড়ছে নির্বাচন নিয়ে

প্রথম পৃষ্ঠা

তরুণদের দৃষ্টিতে এগিয়ে বিএনপি
তরুণদের দৃষ্টিতে এগিয়ে বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

তাজুলের চেয়েও ভয়ংকর স্ত্রী ফৌজিয়া
তাজুলের চেয়েও ভয়ংকর স্ত্রী ফৌজিয়া

প্রথম পৃষ্ঠা

পেশা বদলে দিয়েছে হাঁড়িভাঙা
পেশা বদলে দিয়েছে হাঁড়িভাঙা

পেছনের পৃষ্ঠা

জন্মনিরোধক সংকট বাড়ছে গর্ভধারণ
জন্মনিরোধক সংকট বাড়ছে গর্ভধারণ

নগর জীবন

প্রেমের টানে রংপুর এসে আটক ভারতীয়
প্রেমের টানে রংপুর এসে আটক ভারতীয়

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

৭০ টাকার ফেসওয়াশ ৯৮০ টাকায় বিক্রি!
৭০ টাকার ফেসওয়াশ ৯৮০ টাকায় বিক্রি!

শিল্প বাণিজ্য

মৃত্যুফাঁদ বেসরকারি হাসপাতাল
মৃত্যুফাঁদ বেসরকারি হাসপাতাল

নগর জীবন

ব্রিটেনে বাণিজ্যিকভাবে চাষ হচ্ছে বাংলাদেশের সবজি
ব্রিটেনে বাণিজ্যিকভাবে চাষ হচ্ছে বাংলাদেশের সবজি

পেছনের পৃষ্ঠা

সবাই রাজি, তবু আটকা
সবাই রাজি, তবু আটকা

পেছনের পৃষ্ঠা

উচ্চকক্ষে পিআর পদ্ধতিতে আশাবাদী
উচ্চকক্ষে পিআর পদ্ধতিতে আশাবাদী

প্রথম পৃষ্ঠা

বন্ধ সারা দেশের রেল ও সড়ক যোগাযোগ
বন্ধ সারা দেশের রেল ও সড়ক যোগাযোগ

প্রথম পৃষ্ঠা

মবে জড়িতদের ছাড় নয়
মবে জড়িতদের ছাড় নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

মুখোমুখি ট্রাম্প ও ইলন, উত্তাপ মার্কিন রাজনীতিতে
মুখোমুখি ট্রাম্প ও ইলন, উত্তাপ মার্কিন রাজনীতিতে

প্রথম পৃষ্ঠা

সাংবাদিকদের হুমকি স্বাধীন সাংবাদিকতার প্রতিবন্ধক
সাংবাদিকদের হুমকি স্বাধীন সাংবাদিকতার প্রতিবন্ধক

প্রথম পৃষ্ঠা

হেফাজত আমির-ফিলিস্তিন রাষ্ট্রদূত সাক্ষাৎ
হেফাজত আমির-ফিলিস্তিন রাষ্ট্রদূত সাক্ষাৎ

প্রথম পৃষ্ঠা

পিআর পদ্ধতিতে শতভাগ মানুষের মতামত গুরুত্ব পাবে
পিআর পদ্ধতিতে শতভাগ মানুষের মতামত গুরুত্ব পাবে

খবর

মুক্ত বাণিজ্য চুক্তির খোঁজে বাংলাদেশ
মুক্ত বাণিজ্য চুক্তির খোঁজে বাংলাদেশ

শিল্প বাণিজ্য

পুষ্টিহীনতায় বস্তির নারী শিশু
পুষ্টিহীনতায় বস্তির নারী শিশু

পেছনের পৃষ্ঠা

অধস্তন আদালত উপজেলায় ও জরুরি অবস্থার বিধান পরিবর্তনে মতৈক্য
অধস্তন আদালত উপজেলায় ও জরুরি অবস্থার বিধান পরিবর্তনে মতৈক্য

প্রথম পৃষ্ঠা

ভোট দেব সন্দ্বীপে এমপি হবে মালদ্বীপে
ভোট দেব সন্দ্বীপে এমপি হবে মালদ্বীপে

নগর জীবন

তিন মামলায় অব্যাহতি পেলেন খালেদা জিয়া
তিন মামলায় অব্যাহতি পেলেন খালেদা জিয়া

প্রথম পৃষ্ঠা

কিংবদন্তি লারার রেকর্ড ভাঙলেন না মুল্ডার
কিংবদন্তি লারার রেকর্ড ভাঙলেন না মুল্ডার

মাঠে ময়দানে

২০১৮-এর নির্বাচন বৈধতা দিয়েছে বিএনপি
২০১৮-এর নির্বাচন বৈধতা দিয়েছে বিএনপি

নগর জীবন

ছেলেদের পাকা বাড়ি মা বাবার স্থান গোয়ালঘরে!
ছেলেদের পাকা বাড়ি মা বাবার স্থান গোয়ালঘরে!

দেশগ্রাম

ফের আলোচনায় আম্পায়ার সৈকত
ফের আলোচনায় আম্পায়ার সৈকত

মাঠে ময়দানে

খুলনায় ডেঙ্গু পরিস্থিতির অবনতি
খুলনায় ডেঙ্গু পরিস্থিতির অবনতি

নগর জীবন