শিরোনাম
প্রকাশ: ১৬:২৪, মঙ্গলবার, ১৪ জুলাই, ২০২০ আপডেট:

চিন্তা করা যায়- আমরা এমন দেশে বাস করছি?

আমিনুল ইসলাম
অনলাইন ভার্সন
চিন্তা করা যায়- আমরা এমন দেশে বাস করছি?

ড্রাইভারদের ৮ হাজার টাকা করে দেয়া হতো এক্সিডেন্ট প্রতি! এরপর ওই আহত রোগীদের তার হাসপাতালে ভর্তি করিয়ে টাকা নেয়া হতো।

চিন্তা করা যায়- আমরা এমন দেশে বাস করছি?

এছাড়া বিভিন্ন বড় বড় রাস্তার মোড়ে কিংবা সরকারি হাসপাতালগুলোতে লোক রাখা হতো- যে কোনো রোগী কিংবা তার স্বজনদের ভুলিয়ে তার নিজের হাসপাতালে নিয়ে আসার জন্য। এতে অবশ্য আমি তেমন অবাক হইনি।

অবাক হয়েছি কাল একাত্তর টেলিভিশনের টক'শো দেখে। সেখানে দু'জন ডাক্তার উপস্থিত ছিলেন, তাদেরকে জিজ্ঞেস করা হয়েছিলো

-আপনারা কি এইসব বিষয় জানেন?

এরা বেশ হাসতে হাসতে উত্তর দিয়েছে-হ্যাঁ, সব'ই জানি। এইসব দেখে দেখে আমরা অভ্যস্ত। সিস্টেমের পরিবর্তন না হলে কিছু করার নেই!

এদের কথা বলার ধরণ দেখে মনে হলো এটা খুব স্বাভাবিক ব্যাপার। অথচ আমার চোখ কিনা কপালে উঠার জোগাড়!

আমি তাহলে কোথায় বাস করতাম! আমার কাছে কেন এই খবর এতো অবাক হবার মতো হয়ে আসলো?

যেই দেশে দিনে দুপুরে ইচ্ছে করে মানুষকে এক্সিডেন্ট করে রোগী বানিয়ে নিজ হাসপাতালে ভর্তি করা হয়; যেই দেশে অন্য হাসপাতাল থেকে রোগী কেনা-বেচা হয়; এরপর রোগীদের জিম্মি করে অর্থ আদায় করা হয়; সেই দেশে মানুষের নিরাপত্তা আসলে কোথায়?

অথচ টেলিভিশনে আলোচকদের দেখে মনে হলো- এইসব তো খুব স্বাভাবিক ব্যাপার!

এর মানে কি- আমরা সবাই ব্যাপারগুলো জানি, এরপরও কেউ কিছু বলছি না কিংবা করছি না?

অবশ্য আমরা সবাই তো ছুটছি যে করেই হোক "বড়লোক" হবার পেছনে।

আপনি মানুষ মেরে অর্থ-সম্পদের মালিক হয়েছেন নাকি পাচার করে; এই নিয়ে অবশ্য কোনো সমস্যা নেই। মাঝে মাঝে হয়ত সাহেদ কিংবা এমন দুই একজনকে আমরা দেখতে পাই; কিন্তু পুরো সিস্টেমটাই তো এমন দাঁড়িয়ে গেছে।

এই দেশে সম্মান দেয়া হয় কেবল অর্থ-সম্পদ এবং ক্ষমতাবানদের।

সেবার দেশে গিয়েছি। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের এক প্রফেসরের সঙ্গে দেখা করার জন্য গিয়েছি তার অফিসে। সঙ্গে আমার পুলিশ অফিসার এক বন্ধুকে নিয়ে গিয়েছি। পরিচয় করিয়ে দেয়ার সঙ্গে সঙ্গে প্রফেসর ভদ্রলোক উঠে দাঁড়িয়ে আমার ওই পুলিশ অফিসার বন্ধুকে "সালাম" করেছে। সেই সঙ্গে পুরো সময় জুড়ে তার সঙ্গে'ই কথা বলেছে এবং "স্যার", "স্যার" বলে সম্বোধন করেছে! অথচ তার কাছে মূলত আমি গিয়েছিলাম। সে আমার দিকে ভালো করে তাকালও না!

এই হচ্ছে আমাদের অবস্থা। দেশসেরা বিশ্ববিদ্যালয়ের অধ্যাপক কিনা ছাত্রের বয়সী এক পুলিশ অফিসারকে দাঁড়িয়ে সালাম করছে আর "স্যার", "স্যার", বলছে!

আমার ওই বন্ধু অবশ্য তার অফিস থেকে বের হবার সঙ্গে সঙ্গেই হাসতে হাসতে আমাকে বলেছিল- 'দেখলি তো অবস্থা'টা'!

তো এই শিক্ষাই তো আমরা পাচ্ছি। যে করেই হোক অর্থের মালিক হতে হবে কিংবা ক্ষমতার।

আমার এক ছাত্র। সে অবশ্য বিদেশে থাকে। তো একদিন কথা প্রসঙ্গে সে আমাকে বলছিল - "এই শহরে গণ্য-মান্য ব্যক্তিদের শ্রদ্ধা করা উচিত সবারই!"

আমি তাকে ফিরতি প্রশ্নে বললাম- 'শ্রদ্ধা তো অবশ্য'ই যে কাউকে করা উচিত যদি করার মতো হয়। কিন্তু এই যে তুমি গণ্য-মান্য বলছ; তোমার চোখে কারা গণ্য-মান্য?'

সে এইবার উত্তরে বলেছে- 'যাদের এখানে নিজেদের বাসা কিংবা ফ্ল্যাট আছে। গাড়ি-বাড়ি আছে কিংবা যারা এখানকার সিটিজেন!'

এই ছেলে আমার ছাত্র! আমি ওর কথা শুনে এতো অবাক হয়েছি, আমার এরপর রুচিতে বাঁধছিল ওর সঙ্গে কথা বলতে। এরপর মনে হলো- ছেলেটা আমার ছাত্র। তাকে অতি অবশ্য'ই আমার মতামত জানানো উচিত। 

আমি তাকে বললাম- 'তোমার কাছে মনে হচ্ছে যাদের টাকা আছে, গাড়ি-বাড়ি আছে তারাই সম্মানের পাত্র, তাই না?'
-হ্যাঁ।
-তো, তুমিও নিশ্চয় সেটাই চাও। যে করেই হোক অর্থ উপার্জন করে সম্মানিত হতে?
এই ছেলে এরপর আর কিছু বলেনি।

তো, এই সবই তো চলছে। আপনি দেশে থাকুন আর বিদেশে। আমরা এমন শিক্ষাই পেয়েছি। সমাজে যার টাকা আছে, গাড়ি-বাড়ি আছে সে হচ্ছে সম্মানিত। তাকে আমরা শ্রদ্ধার চোখে দেখি!

আমি আমার কথা বলি। আমার নিজের কোনো গাড়ি নেই, বাড়ি নেই। ব্যাংকে তেমন কোনো টাকা-পয়সাও নেই। আমি একদম'ই অতি সাধারণ একজন বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক। অল্প-একটু গবেষণাও করার চেষ্টা করি। বেতন যা পাই, নিজের চলে যাচ্ছে ভালোভাবেই।

তো, এই সমাজে আমার মতো মানুষের কি দুই পয়সার মূল্য আছে?

সোজা উত্তর হচ্ছে- না, নেই!

বলছি না, আমি সমাজের মানুষদের কাছ থেকে "মূল্য' চাই। আমার সেটার দরকার নেই। কারণ আমি এমন'ই। কিন্তু আমি নিশ্চিত, অনেক মানুষ'ই সেটা চায়। এক ধরনের স্বীকৃতি কিংবা মূল্যায়ন চায় মানুষজন।

তো, আমাদের সমাজে কি এমন সাধারণ মানুষদের মূল্যায়ন করা হয়?

অতি অবশ্য'ই করা হয় না। না আছে আমার অর্থ, না আছে আমার কোনো ক্ষমতা।

তো, তখন এই মানুষগুলো কি করে জানেন? তারা অন্য যে কোনো কিছু করেই হোক অর্থ উপার্জন করার চেষ্টা শুরু করে। কারণ তারা জানে, টাকা হলেই মানুষ তাদের মূল্যায়ন করতে শুরু করবে। সেই সাথে ক্ষমতা।

এই যে এক ডাক্তার মহিলা কাল গ্রেফতার হলেন। তিনি তো ডাক্তার ছিলেন। তার তো চাকরি ছিল। তিনি কেন এরপরও এতো কিছুর পেছনে ছুটলেন?

এখন প্রশ্ন হচ্ছে- তিনি যদি একজন অতি সাধারণ ডাক্তার'ই থেকে যেতেন; এই যে আপনারা এই মহিলার সমালোচনা করছেন; সেই আপনারা কি তাকে দুই পয়সার মূল্যায়ন করতে? আমাদের সমাজে কি সেটা করা হয়?

আমরা তো সঠিক মানুষকে মূল্যায়ন করতেই শিখিনি। আমাদের দেশসেরা বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক, পুলিশ অফিসার দেখে "স্যার", "স্যার" বলে দাঁড়িয়ে সালাম দিচ্ছেন। পাশেই বসে থাকা এই আমি, যে কিনা নিজেও বিশ্ববিদ্যালয়ে পড়ায়; তার সঙ্গে এমনকি হাত'টা মেলানরও প্রয়োজন বোধ করছে না! আর আমার ওই ছাত্র? সে তো মনে করছে- সমাজে যার গাড়ি-বাড়ি আছে; সে'ই হচ্ছে গণ্য-মান্য, শ্রদ্ধার পাত্র!

তো, মানুষজন যে করেই হোক টাকার পেছনে ছুটবে এটাই স্বাভাবিক।

সেইদিন রাতে আমার এক অতি প্রিয়জন বলছিল- সে ছোট বেলা থেকে ভেবে এসেছে তার মামা'র মতো বড়লোক হতে হবে তাকে।

কারণ তার মামা একজন শিল্পপতি ছিলেন। অনেক অর্থ-সম্পদের মালিক ছিলেন।

অবাক করা ব্যাপার হচ্ছে- সে তার চাচা কিংবা ফুপার মতো চাকরিজীবী হতে চায়নি কিংবা ডাক্তার বা অফিসার হতে চায়নি। যারা কিনা অনেক পড়াশুনা করে নিজ নিজ জায়গায় হয়ত কিছুটা হলেও সফল।

তো, কেন চায়নি?

কারণ সে বড় হতে হতে দেখেছে- তার আত্মীয়-স্বজন, প্রতিবেশী সবাই সম্মান দিচ্ছে কিংবা মূল্যায়ন করছে তার মামা'কে। চাচা কিংবা ফুপা'কে না!

সুতরাং তার মনেও এটা গেঁথে গিয়েছে- আমাকে মামা'র মতো হতে হবে!

আপনি যেই পরিবেশে বড় হবেন; আপনার আশপাশে মানুষজন মিলিয়েই তো আপনি।

আমি-আপনি তো আর কেউ আকাশ থেকে পড়ে বড় হয়ে যাইনি!

এখন যারা সাহেদ কিংবা ডাক্তার মহিলা কিংবা অন্যদের সমালোচনা করছেন; দেখুন আপনি নিজে সেই সুযোগ পেলে হয়ত এদের চাইতেও খারাপ হতেন। হতেন'ই হতেন! এতে কোন ভুল নেই! জাস্ট কোনো ভুল নেই।

অথচ মহাআনন্দে সমালোচনা করে যাচ্ছি আমরা সবাই।

আমাদের তো সিস্টেমটাই এমন। যেই দেশে মানুষকে এক্সিডেন্ট করে রোগী বানিয়ে এরপর নিজ হাসপাতালে ভর্তি করানো হয়; সেটা আবার অন্যান্য ডাক্তাররা খুব হেসে হেসে বলছে- আমরা জানি এমন হয়! সেই দেশের মানুষজনদের সাহেদ কিংবা ডাক্তার মহিলার কর্মকাণ্ড দেখে যখন সমালোচনা করতে দেখি; তখন সত্যি'ই মনে হয়- আমরা কি সঠিক বিষয়ে সমালোচনা কিংবা আলোচনা করছি?

একটা গাছের গোড়ায় পচন ধরেছে। এখন আমরা যদি গাছটির আগা ছেটে দিয়ে ভাবতে থাকি গাছটি বেঁচে যাবে; তাহলে তো সমস্যা। একদিন না একদিন গাছটি গোড়াসহ ভেঙে পড়বেই!

(ফেসবুক থেকে সংগৃহীত)

বিডি প্রতিদিন/এনায়েত করিম

এই বিভাগের আরও খবর
আশিক চৌধুরী ইস্যুতে ক্ষমা চাইলেন ছাত্রদলের সেই নেত্রী
আশিক চৌধুরী ইস্যুতে ক্ষমা চাইলেন ছাত্রদলের সেই নেত্রী
‘কত বছর ধরে ইন্ডাস্ট্রি ডুবাচ্ছেন সেটা একবার ভাবেন’
‘কত বছর ধরে ইন্ডাস্ট্রি ডুবাচ্ছেন সেটা একবার ভাবেন’
‘একটা সিনেমা আটকে দেয়া মানে কতগুলো স্বপ্নকে দাফন করে দেয়া’
‘একটা সিনেমা আটকে দেয়া মানে কতগুলো স্বপ্নকে দাফন করে দেয়া’
‌এবারের শোভাযাত্রা কেবল আরও ইনক্লুসিভ হবে তা না, আরও কালারফুল হবে
‌এবারের শোভাযাত্রা কেবল আরও ইনক্লুসিভ হবে তা না, আরও কালারফুল হবে
ফেব্রুয়ারিতে ইন্টারনেটে ২৬৮ ভুল তথ্য শনাক্ত করেছে রিউমার স্ক্যানার
ফেব্রুয়ারিতে ইন্টারনেটে ২৬৮ ভুল তথ্য শনাক্ত করেছে রিউমার স্ক্যানার
নতুন জীবনের জন্য দোয়া চাইলেন সারজিস
নতুন জীবনের জন্য দোয়া চাইলেন সারজিস
আগে সুন্দর করে একটু বাঁচি, তারপর হাজারো প্রশ্নের উত্তর দেব
আগে সুন্দর করে একটু বাঁচি, তারপর হাজারো প্রশ্নের উত্তর দেব
হাসিনার কারণে বিএনপিতে যোগ দিতে চেয়েছিলেন তার স্বামী ড. ওয়াজেদ!
হাসিনার কারণে বিএনপিতে যোগ দিতে চেয়েছিলেন তার স্বামী ড. ওয়াজেদ!
জামায়াত নেতাদের প্রশংসা করে ফেসবুকে যা লিখলেন গোলাম রাব্বানী
জামায়াত নেতাদের প্রশংসা করে ফেসবুকে যা লিখলেন গোলাম রাব্বানী
‘যে বলে কেন প্রেমে পড়েছি জানি না, ওরা মিথ্যা বলে’
‘যে বলে কেন প্রেমে পড়েছি জানি না, ওরা মিথ্যা বলে’
মা অসুস্থ-বাবা কারাগারে, সেই দুঃসময়ের স্মৃতিচারণ করলেন মির্জা ফখরুলের মেয়ে
মা অসুস্থ-বাবা কারাগারে, সেই দুঃসময়ের স্মৃতিচারণ করলেন মির্জা ফখরুলের মেয়ে
আমরা বিভাজনের বদলে ঐক্য চাই: হাসনাত আব্দুল্লাহ
আমরা বিভাজনের বদলে ঐক্য চাই: হাসনাত আব্দুল্লাহ
সর্বশেষ খবর
মোটরসাইকেল নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে গাছের সঙ্গে ধাক্কা, নিহত ১
মোটরসাইকেল নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে গাছের সঙ্গে ধাক্কা, নিহত ১

১ সেকেন্ড আগে | দেশগ্রাম

উপদেষ্টার নির্দেশে বনবিভাগের অভিযান, উদ্ধার হলো সেই বানরছানা
উপদেষ্টার নির্দেশে বনবিভাগের অভিযান, উদ্ধার হলো সেই বানরছানা

২ মিনিট আগে | জাতীয়

রবীন্দ্র বিশ্ববিদ্যালয়কে পরিবেশবান্ধব শিক্ষাঙ্গন হিসেবে গড়ে তুলতে হবে : পরিবেশ উপদেষ্টা
রবীন্দ্র বিশ্ববিদ্যালয়কে পরিবেশবান্ধব শিক্ষাঙ্গন হিসেবে গড়ে তুলতে হবে : পরিবেশ উপদেষ্টা

৩ মিনিট আগে | জাতীয়

শপথের সুযোগ নেই, পরিপক্ব আচরণ প্রত্যাশা করি : আসিফ মাহমুদ
শপথের সুযোগ নেই, পরিপক্ব আচরণ প্রত্যাশা করি : আসিফ মাহমুদ

৪ মিনিট আগে | জাতীয়

নওগাঁয় আমের দাম কম, সিন্ডিকেটকে দায়ী করছেন কৃষকরা
নওগাঁয় আমের দাম কম, সিন্ডিকেটকে দায়ী করছেন কৃষকরা

১২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

‘গণতান্ত্রিক স্থিতিশীলতা রক্ষায় ফ্যাসিস্টের দোসরদের বয়কট করতে হবে’
‘গণতান্ত্রিক স্থিতিশীলতা রক্ষায় ফ্যাসিস্টের দোসরদের বয়কট করতে হবে’

২০ মিনিট আগে | রাজনীতি

ইরানের সঙ্গে সীমান্ত বন্ধ করলো পাকিস্তান
ইরানের সঙ্গে সীমান্ত বন্ধ করলো পাকিস্তান

২০ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বরিশালে দুর্ঘটনায় মুদি দোকানির মৃত্যু
বরিশালে দুর্ঘটনায় মুদি দোকানির মৃত্যু

২৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সরকার ৫ দেশে নতুন মিশন খুলছে
সরকার ৫ দেশে নতুন মিশন খুলছে

২৬ মিনিট আগে | জাতীয়

পোশাক শিল্পের নতুন চ্যালেঞ্জ ইসরায়েল-ইরান যুদ্ধ : বিজিএমইএ সভাপতি
পোশাক শিল্পের নতুন চ্যালেঞ্জ ইসরায়েল-ইরান যুদ্ধ : বিজিএমইএ সভাপতি

২৯ মিনিট আগে | অর্থনীতি

বগুড়ায় পিস্তল ও গুলিসহ শীর্ষ সন্ত্রাসী গ্রেফতার
বগুড়ায় পিস্তল ও গুলিসহ শীর্ষ সন্ত্রাসী গ্রেফতার

৩১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের দ্বিতীয় পর্যায়ের আলোচনা শুরু হচ্ছে মঙ্গলবার
জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের দ্বিতীয় পর্যায়ের আলোচনা শুরু হচ্ছে মঙ্গলবার

৩৯ মিনিট আগে | জাতীয়

কলাপাড়ায় শিয়াল শিকারের অপরাধে জরিমানা
কলাপাড়ায় শিয়াল শিকারের অপরাধে জরিমানা

৫৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

গণপিটুনিতে যুবকের মৃত্যু
গণপিটুনিতে যুবকের মৃত্যু

৫৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বগুড়ায় জাতীয় নাগরিক পার্টির সমন্বয় কমিটি ঘোষণা
বগুড়ায় জাতীয় নাগরিক পার্টির সমন্বয় কমিটি ঘোষণা

৫৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বাংলাদেশিদের বিদেশে নিয়োগ সংক্রান্ত উপদেষ্টা কমিটি গঠন
বাংলাদেশিদের বিদেশে নিয়োগ সংক্রান্ত উপদেষ্টা কমিটি গঠন

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েল থেকে নাগরিকদের সরিয়ে নিতে যাচ্ছে পোল্যান্ড
ইসরায়েল থেকে নাগরিকদের সরিয়ে নিতে যাচ্ছে পোল্যান্ড

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পুকুরে ডুবে শিক্ষার্থীর মৃত্যু
পুকুরে ডুবে শিক্ষার্থীর মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের মাস্টার্সে খাতা চ্যালেঞ্জের আবেদন শুরু
জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের মাস্টার্সে খাতা চ্যালেঞ্জের আবেদন শুরু

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এমপিওভুক্ত এক লাখ পদে শিক্ষক নিয়োগের বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ
এমপিওভুক্ত এক লাখ পদে শিক্ষক নিয়োগের বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জামালপুরে কৃষক হত্যাকারীদের দ্রুত গ্রেফতার দাবি
জামালপুরে কৃষক হত্যাকারীদের দ্রুত গ্রেফতার দাবি

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

অনূর্ধ্ব-১৭ জাতীয় গোল্ডকাপের উদ্বোধন
অনূর্ধ্ব-১৭ জাতীয় গোল্ডকাপের উদ্বোধন

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

চাঁদপুরে ভোক্তার অভিযানে জরিমানা
চাঁদপুরে ভোক্তার অভিযানে জরিমানা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ট্রেনের ছাদ থেকে পড়ে কিশোরের ডান পা বিচ্ছিন্ন
ট্রেনের ছাদ থেকে পড়ে কিশোরের ডান পা বিচ্ছিন্ন

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

মোটরসাইকেল থেকে পড়ে নারীর মৃত্যু
মোটরসাইকেল থেকে পড়ে নারীর মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রথমবারের মতো বিশ্ব চ্যাম্পিয়ন হয়ে দ্বিতীয় স্থানে দক্ষিণ আফ্রিকা
প্রথমবারের মতো বিশ্ব চ্যাম্পিয়ন হয়ে দ্বিতীয় স্থানে দক্ষিণ আফ্রিকা

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বগুড়ায় উন্নয়নের দাবীতে মানববন্ধন ও স্মারকলিপি প্রদান
বগুড়ায় উন্নয়নের দাবীতে মানববন্ধন ও স্মারকলিপি প্রদান

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ডেঙ্গুতে আক্রান্ত হয়ে আরও ২৩৪ জন হাসপাতালে ভর্তি
ডেঙ্গুতে আক্রান্ত হয়ে আরও ২৩৪ জন হাসপাতালে ভর্তি

২ ঘণ্টা আগে | ডেঙ্গু আপডেট

গৃহবধূর মরদেহ উদ্ধার
গৃহবধূর মরদেহ উদ্ধার

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

হবিগঞ্জে শিক্ষার্থীকে ধর্ষণ, গ্রেফতার বাস চালককে আদালতে প্রেরণ
হবিগঞ্জে শিক্ষার্থীকে ধর্ষণ, গ্রেফতার বাস চালককে আদালতে প্রেরণ

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলার ভয়াবহতা দেখে যা বললেন নেতানিয়াহু
ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলার ভয়াবহতা দেখে যা বললেন নেতানিয়াহু

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সত্যিই কি ইরান-তুরস্ক-সৌদি-পাকিস্তান মিলে ‘ইসলামিক আর্মি’ গঠন করবে?
সত্যিই কি ইরান-তুরস্ক-সৌদি-পাকিস্তান মিলে ‘ইসলামিক আর্মি’ গঠন করবে?

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানে মোসাদ গুপ্তচরের ফাঁসি কার্যকর
ইরানে মোসাদ গুপ্তচরের ফাঁসি কার্যকর

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরান-ইসরায়েল সংঘাত নিয়ে যা বলেছে তুরস্ক, ফ্রান্স, জার্মানি ও ইরাক
ইরান-ইসরায়েল সংঘাত নিয়ে যা বলেছে তুরস্ক, ফ্রান্স, জার্মানি ও ইরাক

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘খামেনিকে হত্যার ইসরায়েলি পরিকল্পনায়’ ট্রাম্পের ভেটো, যা বললেন নেতানিয়াহু
‘খামেনিকে হত্যার ইসরায়েলি পরিকল্পনায়’ ট্রাম্পের ভেটো, যা বললেন নেতানিয়াহু

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের ভয়ে নেতানিয়াহুর ছেলের বিয়ে স্থগিত
ইরানের ভয়ে নেতানিয়াহুর ছেলের বিয়ে স্থগিত

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চলন্ত বাসে কলেজছাত্রীকে পালাক্রমে ধর্ষণ, চালক আটক
চলন্ত বাসে কলেজছাত্রীকে পালাক্রমে ধর্ষণ, চালক আটক

১২ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

নেতানিয়াহুর বাড়ি লক্ষ্য করে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা চালাল ইরান
নেতানিয়াহুর বাড়ি লক্ষ্য করে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা চালাল ইরান

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সংঘাতের চতুর্থ দিনে ইসরায়েলে ইরানের সবচেয়ে বড় হামলা
সংঘাতের চতুর্থ দিনে ইসরায়েলে ইরানের সবচেয়ে বড় হামলা

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরান-ইসরায়েল সংঘাতে যুক্ত হতে পারে যুক্তরাষ্ট্রও, ট্রাম্পের ইঙ্গিত
ইরান-ইসরায়েল সংঘাতে যুক্ত হতে পারে যুক্তরাষ্ট্রও, ট্রাম্পের ইঙ্গিত

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের পারমাণবিক অস্ত্রের খোঁজে বিশ্ব, গোপন আস্তানা নিয়ে প্রশ্ন
ইরানের পারমাণবিক অস্ত্রের খোঁজে বিশ্ব, গোপন আস্তানা নিয়ে প্রশ্ন

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের ওপর ফের ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা, বহু হতাহত
ইসরায়েলের ওপর ফের ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা, বহু হতাহত

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মার্কিন দূতাবাসে ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা
মার্কিন দূতাবাসে ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের ৩৭০ ক্ষেপণাস্ত্র হামলা: ইসরায়েলে ব্যাপক ক্ষয়ক্ষতি
ইরানের ৩৭০ ক্ষেপণাস্ত্র হামলা: ইসরায়েলে ব্যাপক ক্ষয়ক্ষতি

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের বন্দরনগরী হাইফায় ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা
ইসরায়েলের বন্দরনগরী হাইফায় ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরান থেকে নতুন করে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা শুরু, ইসরায়েলে ফের সতর্কতা সাইরেন
ইরান থেকে নতুন করে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা শুরু, ইসরায়েলে ফের সতর্কতা সাইরেন

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের পারমাণবিক স্থাপনায় হামলা নিয়ে জরুরি বৈঠক ডেকেছে আইএইএ
ইরানের পারমাণবিক স্থাপনায় হামলা নিয়ে জরুরি বৈঠক ডেকেছে আইএইএ

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘শখ করে শিশুদের হত্যা করছে ইসরায়েল’
‘শখ করে শিশুদের হত্যা করছে ইসরায়েল’

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তেহরান থেকে আরও দুই মোসাদ এজেন্ট গ্রেফতার
তেহরান থেকে আরও দুই মোসাদ এজেন্ট গ্রেফতার

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র লঞ্চারের 'এক তৃতীয়াংশ' ধ্বংসের দাবি ইসরায়েলের
ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র লঞ্চারের 'এক তৃতীয়াংশ' ধ্বংসের দাবি ইসরায়েলের

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৪৮ ঘণ্টায় ভূপাতিত ৪৪টি ইসরায়েলি ড্রোন ও কোয়াডকপ্টার
৪৮ ঘণ্টায় ভূপাতিত ৪৪টি ইসরায়েলি ড্রোন ও কোয়াডকপ্টার

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের হামলায় আতঙ্কিত তেহরান, রাজধানী ছাড়ছেন বাসিন্দারা
ইসরায়েলের হামলায় আতঙ্কিত তেহরান, রাজধানী ছাড়ছেন বাসিন্দারা

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নেতানিয়াহুর ওপর আস্থা হারাচ্ছে ইসরায়েলিরা
নেতানিয়াহুর ওপর আস্থা হারাচ্ছে ইসরায়েলিরা

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বৃষ্টি ও তাপপ্রবাহ নিয়ে নতুন বার্তা
বৃষ্টি ও তাপপ্রবাহ নিয়ে নতুন বার্তা

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দুই হাজার কোটি টাকা পাচার : দুদকের জালে সাবেক হাইকমিশনার মুনা
দুই হাজার কোটি টাকা পাচার : দুদকের জালে সাবেক হাইকমিশনার মুনা

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতে সৌদি হজ ফ্লাইটে যান্ত্রিক ত্রুটি, বড় দুর্ঘটনা থেকে রক্ষা
ভারতে সৌদি হজ ফ্লাইটে যান্ত্রিক ত্রুটি, বড় দুর্ঘটনা থেকে রক্ষা

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরান-ইসরায়েল শিগগিরই চুক্তিতে আসছে— দাবি ট্রাম্পের
ইরান-ইসরায়েল শিগগিরই চুক্তিতে আসছে— দাবি ট্রাম্পের

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের ইসলামিক বিপ্লবী গার্ডের গোয়েন্দাপ্রধান ও দুই জেনারেল নিহত
ইরানের ইসলামিক বিপ্লবী গার্ডের গোয়েন্দাপ্রধান ও দুই জেনারেল নিহত

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলি হামলায় ইরানে দুই দিনে নিহত ১২৮
ইসরায়েলি হামলায় ইরানে দুই দিনে নিহত ১২৮

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ধোঁয়ায় ঢাকা তেল আবিব, ইসরায়েলে আরও ৫ নিহত
ধোঁয়ায় ঢাকা তেল আবিব, ইসরায়েলে আরও ৫ নিহত

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
তারেক ফিরছেন দেড় মাসের মধ্যে
তারেক ফিরছেন দেড় মাসের মধ্যে

প্রথম পৃষ্ঠা

ইসরায়েলে ধ্বংসস্তূপ
ইসরায়েলে ধ্বংসস্তূপ

প্রথম পৃষ্ঠা

দেশে নতুন বিপর্যয়ের শঙ্কা
দেশে নতুন বিপর্যয়ের শঙ্কা

প্রথম পৃষ্ঠা

আমের ‘ঢলন’ প্রথায় ক্ষতিগ্রস্ত চাষি
আমের ‘ঢলন’ প্রথায় ক্ষতিগ্রস্ত চাষি

নগর জীবন

হামজাদের দেখে ভারতীয় দলেও প্রবাসী ফুটবলার
হামজাদের দেখে ভারতীয় দলেও প্রবাসী ফুটবলার

মাঠে ময়দানে

কুশাসক-সুশাসক নির্ণয়ের দাঁড়িপাল্লা
কুশাসক-সুশাসক নির্ণয়ের দাঁড়িপাল্লা

সম্পাদকীয়

নাটক-সিনেমায় অনবদ্য তাসনিয়া ফারিণ
নাটক-সিনেমায় অনবদ্য তাসনিয়া ফারিণ

শোবিজ

সাত বছরে হলো কয়েকটি পিলার
সাত বছরে হলো কয়েকটি পিলার

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

মাথায় হাত আলুচাষিদের
মাথায় হাত আলুচাষিদের

নগর জীবন

করোনা ঠেকাতে ব্যবস্থা নিচ্ছে সরকার
করোনা ঠেকাতে ব্যবস্থা নিচ্ছে সরকার

পেছনের পৃষ্ঠা

এক ঘরে দুই পীর থাকতে পারে না
এক ঘরে দুই পীর থাকতে পারে না

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রোটিয়া ক্রিকেটের মহানায়ক টেম্বা বাভুমা
প্রোটিয়া ক্রিকেটের মহানায়ক টেম্বা বাভুমা

মাঠে ময়দানে

যুক্তরাষ্ট্রে ট্রাম্পবিরোধী ব্যাপক বিক্ষোভ
যুক্তরাষ্ট্রে ট্রাম্পবিরোধী ব্যাপক বিক্ষোভ

পেছনের পৃষ্ঠা

পাঁচ ইসলামি ব্যাংক একীভূত হচ্ছে, চাকরি হারাবে না কেউ
পাঁচ ইসলামি ব্যাংক একীভূত হচ্ছে, চাকরি হারাবে না কেউ

প্রথম পৃষ্ঠা

আওয়ামী লীগ ভোটকে হাস্যরসে পরিণত করে
আওয়ামী লীগ ভোটকে হাস্যরসে পরিণত করে

প্রথম পৃষ্ঠা

এটিএম বুথে কিশোরী ধর্ষণ, পলাতক নিরাপত্তাকর্মী
এটিএম বুথে কিশোরী ধর্ষণ, পলাতক নিরাপত্তাকর্মী

পেছনের পৃষ্ঠা

অর্থ পাচার ও সন্ত্রাসে অর্থায়ন রোধে নতুন কৌশল
অর্থ পাচার ও সন্ত্রাসে অর্থায়ন রোধে নতুন কৌশল

পেছনের পৃষ্ঠা

এবার ব্যাংক থেকে ফেরার পথে ১০ লাখ টাকা ছিনতাই
এবার ব্যাংক থেকে ফেরার পথে ১০ লাখ টাকা ছিনতাই

প্রথম পৃষ্ঠা

সড়কে তবুও মেয়াদোত্তীর্ণ বাস
সড়কে তবুও মেয়াদোত্তীর্ণ বাস

পেছনের পৃষ্ঠা

ইতিহাস গড়লেন রুকসানা
ইতিহাস গড়লেন রুকসানা

মাঠে ময়দানে

হদিস মেলেনি কোটি টাকার, কেউ হয়নি গ্রেপ্তার
হদিস মেলেনি কোটি টাকার, কেউ হয়নি গ্রেপ্তার

প্রথম পৃষ্ঠা

গণফোরাম সভাপতি মোস্তফা মহসিন মন্টু মারা গেছেন
গণফোরাম সভাপতি মোস্তফা মহসিন মন্টু মারা গেছেন

নগর জীবন

শাহিনের বক্তব্যে তোলপাড় বাফুফে
শাহিনের বক্তব্যে তোলপাড় বাফুফে

মাঠে ময়দানে

বিএনপির কমিটি গঠন না হওয়ায় ক্ষোভ
বিএনপির কমিটি গঠন না হওয়ায় ক্ষোভ

প্রথম পৃষ্ঠা

আলোচনার পর ভোটের তারিখ সরকারের দিকে তাকিয়ে ইসি
আলোচনার পর ভোটের তারিখ সরকারের দিকে তাকিয়ে ইসি

প্রথম পৃষ্ঠা

আন্দোলন চালিয়ে যাওয়ার ঘোষণা ইশরাকের
আন্দোলন চালিয়ে যাওয়ার ঘোষণা ইশরাকের

প্রথম পৃষ্ঠা

সংস্কার ছাড়া নির্বাচন নয়
সংস্কার ছাড়া নির্বাচন নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

জাতীয় বাজেট ও কৃষি খাত
জাতীয় বাজেট ও কৃষি খাত

সম্পাদকীয়

সরকারি পরিত্যক্ত ভবনে চামড়ার আড়ত, দুর্গন্ধে ভোগান্তি
সরকারি পরিত্যক্ত ভবনে চামড়ার আড়ত, দুর্গন্ধে ভোগান্তি

নগর জীবন