শিরোনাম
প্রকাশ: ১৬:২৪, মঙ্গলবার, ১৪ জুলাই, ২০২০ আপডেট:

চিন্তা করা যায়- আমরা এমন দেশে বাস করছি?

আমিনুল ইসলাম
অনলাইন ভার্সন
চিন্তা করা যায়- আমরা এমন দেশে বাস করছি?

ড্রাইভারদের ৮ হাজার টাকা করে দেয়া হতো এক্সিডেন্ট প্রতি! এরপর ওই আহত রোগীদের তার হাসপাতালে ভর্তি করিয়ে টাকা নেয়া হতো।

চিন্তা করা যায়- আমরা এমন দেশে বাস করছি?

এছাড়া বিভিন্ন বড় বড় রাস্তার মোড়ে কিংবা সরকারি হাসপাতালগুলোতে লোক রাখা হতো- যে কোনো রোগী কিংবা তার স্বজনদের ভুলিয়ে তার নিজের হাসপাতালে নিয়ে আসার জন্য। এতে অবশ্য আমি তেমন অবাক হইনি।

অবাক হয়েছি কাল একাত্তর টেলিভিশনের টক'শো দেখে। সেখানে দু'জন ডাক্তার উপস্থিত ছিলেন, তাদেরকে জিজ্ঞেস করা হয়েছিলো

-আপনারা কি এইসব বিষয় জানেন?

এরা বেশ হাসতে হাসতে উত্তর দিয়েছে-হ্যাঁ, সব'ই জানি। এইসব দেখে দেখে আমরা অভ্যস্ত। সিস্টেমের পরিবর্তন না হলে কিছু করার নেই!

এদের কথা বলার ধরণ দেখে মনে হলো এটা খুব স্বাভাবিক ব্যাপার। অথচ আমার চোখ কিনা কপালে উঠার জোগাড়!

আমি তাহলে কোথায় বাস করতাম! আমার কাছে কেন এই খবর এতো অবাক হবার মতো হয়ে আসলো?

যেই দেশে দিনে দুপুরে ইচ্ছে করে মানুষকে এক্সিডেন্ট করে রোগী বানিয়ে নিজ হাসপাতালে ভর্তি করা হয়; যেই দেশে অন্য হাসপাতাল থেকে রোগী কেনা-বেচা হয়; এরপর রোগীদের জিম্মি করে অর্থ আদায় করা হয়; সেই দেশে মানুষের নিরাপত্তা আসলে কোথায়?

অথচ টেলিভিশনে আলোচকদের দেখে মনে হলো- এইসব তো খুব স্বাভাবিক ব্যাপার!

এর মানে কি- আমরা সবাই ব্যাপারগুলো জানি, এরপরও কেউ কিছু বলছি না কিংবা করছি না?

অবশ্য আমরা সবাই তো ছুটছি যে করেই হোক "বড়লোক" হবার পেছনে।

আপনি মানুষ মেরে অর্থ-সম্পদের মালিক হয়েছেন নাকি পাচার করে; এই নিয়ে অবশ্য কোনো সমস্যা নেই। মাঝে মাঝে হয়ত সাহেদ কিংবা এমন দুই একজনকে আমরা দেখতে পাই; কিন্তু পুরো সিস্টেমটাই তো এমন দাঁড়িয়ে গেছে।

এই দেশে সম্মান দেয়া হয় কেবল অর্থ-সম্পদ এবং ক্ষমতাবানদের।

সেবার দেশে গিয়েছি। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের এক প্রফেসরের সঙ্গে দেখা করার জন্য গিয়েছি তার অফিসে। সঙ্গে আমার পুলিশ অফিসার এক বন্ধুকে নিয়ে গিয়েছি। পরিচয় করিয়ে দেয়ার সঙ্গে সঙ্গে প্রফেসর ভদ্রলোক উঠে দাঁড়িয়ে আমার ওই পুলিশ অফিসার বন্ধুকে "সালাম" করেছে। সেই সঙ্গে পুরো সময় জুড়ে তার সঙ্গে'ই কথা বলেছে এবং "স্যার", "স্যার" বলে সম্বোধন করেছে! অথচ তার কাছে মূলত আমি গিয়েছিলাম। সে আমার দিকে ভালো করে তাকালও না!

এই হচ্ছে আমাদের অবস্থা। দেশসেরা বিশ্ববিদ্যালয়ের অধ্যাপক কিনা ছাত্রের বয়সী এক পুলিশ অফিসারকে দাঁড়িয়ে সালাম করছে আর "স্যার", "স্যার", বলছে!

আমার ওই বন্ধু অবশ্য তার অফিস থেকে বের হবার সঙ্গে সঙ্গেই হাসতে হাসতে আমাকে বলেছিল- 'দেখলি তো অবস্থা'টা'!

তো এই শিক্ষাই তো আমরা পাচ্ছি। যে করেই হোক অর্থের মালিক হতে হবে কিংবা ক্ষমতার।

আমার এক ছাত্র। সে অবশ্য বিদেশে থাকে। তো একদিন কথা প্রসঙ্গে সে আমাকে বলছিল - "এই শহরে গণ্য-মান্য ব্যক্তিদের শ্রদ্ধা করা উচিত সবারই!"

আমি তাকে ফিরতি প্রশ্নে বললাম- 'শ্রদ্ধা তো অবশ্য'ই যে কাউকে করা উচিত যদি করার মতো হয়। কিন্তু এই যে তুমি গণ্য-মান্য বলছ; তোমার চোখে কারা গণ্য-মান্য?'

সে এইবার উত্তরে বলেছে- 'যাদের এখানে নিজেদের বাসা কিংবা ফ্ল্যাট আছে। গাড়ি-বাড়ি আছে কিংবা যারা এখানকার সিটিজেন!'

এই ছেলে আমার ছাত্র! আমি ওর কথা শুনে এতো অবাক হয়েছি, আমার এরপর রুচিতে বাঁধছিল ওর সঙ্গে কথা বলতে। এরপর মনে হলো- ছেলেটা আমার ছাত্র। তাকে অতি অবশ্য'ই আমার মতামত জানানো উচিত। 

আমি তাকে বললাম- 'তোমার কাছে মনে হচ্ছে যাদের টাকা আছে, গাড়ি-বাড়ি আছে তারাই সম্মানের পাত্র, তাই না?'
-হ্যাঁ।
-তো, তুমিও নিশ্চয় সেটাই চাও। যে করেই হোক অর্থ উপার্জন করে সম্মানিত হতে?
এই ছেলে এরপর আর কিছু বলেনি।

তো, এই সবই তো চলছে। আপনি দেশে থাকুন আর বিদেশে। আমরা এমন শিক্ষাই পেয়েছি। সমাজে যার টাকা আছে, গাড়ি-বাড়ি আছে সে হচ্ছে সম্মানিত। তাকে আমরা শ্রদ্ধার চোখে দেখি!

আমি আমার কথা বলি। আমার নিজের কোনো গাড়ি নেই, বাড়ি নেই। ব্যাংকে তেমন কোনো টাকা-পয়সাও নেই। আমি একদম'ই অতি সাধারণ একজন বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক। অল্প-একটু গবেষণাও করার চেষ্টা করি। বেতন যা পাই, নিজের চলে যাচ্ছে ভালোভাবেই।

তো, এই সমাজে আমার মতো মানুষের কি দুই পয়সার মূল্য আছে?

সোজা উত্তর হচ্ছে- না, নেই!

বলছি না, আমি সমাজের মানুষদের কাছ থেকে "মূল্য' চাই। আমার সেটার দরকার নেই। কারণ আমি এমন'ই। কিন্তু আমি নিশ্চিত, অনেক মানুষ'ই সেটা চায়। এক ধরনের স্বীকৃতি কিংবা মূল্যায়ন চায় মানুষজন।

তো, আমাদের সমাজে কি এমন সাধারণ মানুষদের মূল্যায়ন করা হয়?

অতি অবশ্য'ই করা হয় না। না আছে আমার অর্থ, না আছে আমার কোনো ক্ষমতা।

তো, তখন এই মানুষগুলো কি করে জানেন? তারা অন্য যে কোনো কিছু করেই হোক অর্থ উপার্জন করার চেষ্টা শুরু করে। কারণ তারা জানে, টাকা হলেই মানুষ তাদের মূল্যায়ন করতে শুরু করবে। সেই সাথে ক্ষমতা।

এই যে এক ডাক্তার মহিলা কাল গ্রেফতার হলেন। তিনি তো ডাক্তার ছিলেন। তার তো চাকরি ছিল। তিনি কেন এরপরও এতো কিছুর পেছনে ছুটলেন?

এখন প্রশ্ন হচ্ছে- তিনি যদি একজন অতি সাধারণ ডাক্তার'ই থেকে যেতেন; এই যে আপনারা এই মহিলার সমালোচনা করছেন; সেই আপনারা কি তাকে দুই পয়সার মূল্যায়ন করতে? আমাদের সমাজে কি সেটা করা হয়?

আমরা তো সঠিক মানুষকে মূল্যায়ন করতেই শিখিনি। আমাদের দেশসেরা বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক, পুলিশ অফিসার দেখে "স্যার", "স্যার" বলে দাঁড়িয়ে সালাম দিচ্ছেন। পাশেই বসে থাকা এই আমি, যে কিনা নিজেও বিশ্ববিদ্যালয়ে পড়ায়; তার সঙ্গে এমনকি হাত'টা মেলানরও প্রয়োজন বোধ করছে না! আর আমার ওই ছাত্র? সে তো মনে করছে- সমাজে যার গাড়ি-বাড়ি আছে; সে'ই হচ্ছে গণ্য-মান্য, শ্রদ্ধার পাত্র!

তো, মানুষজন যে করেই হোক টাকার পেছনে ছুটবে এটাই স্বাভাবিক।

সেইদিন রাতে আমার এক অতি প্রিয়জন বলছিল- সে ছোট বেলা থেকে ভেবে এসেছে তার মামা'র মতো বড়লোক হতে হবে তাকে।

কারণ তার মামা একজন শিল্পপতি ছিলেন। অনেক অর্থ-সম্পদের মালিক ছিলেন।

অবাক করা ব্যাপার হচ্ছে- সে তার চাচা কিংবা ফুপার মতো চাকরিজীবী হতে চায়নি কিংবা ডাক্তার বা অফিসার হতে চায়নি। যারা কিনা অনেক পড়াশুনা করে নিজ নিজ জায়গায় হয়ত কিছুটা হলেও সফল।

তো, কেন চায়নি?

কারণ সে বড় হতে হতে দেখেছে- তার আত্মীয়-স্বজন, প্রতিবেশী সবাই সম্মান দিচ্ছে কিংবা মূল্যায়ন করছে তার মামা'কে। চাচা কিংবা ফুপা'কে না!

সুতরাং তার মনেও এটা গেঁথে গিয়েছে- আমাকে মামা'র মতো হতে হবে!

আপনি যেই পরিবেশে বড় হবেন; আপনার আশপাশে মানুষজন মিলিয়েই তো আপনি।

আমি-আপনি তো আর কেউ আকাশ থেকে পড়ে বড় হয়ে যাইনি!

এখন যারা সাহেদ কিংবা ডাক্তার মহিলা কিংবা অন্যদের সমালোচনা করছেন; দেখুন আপনি নিজে সেই সুযোগ পেলে হয়ত এদের চাইতেও খারাপ হতেন। হতেন'ই হতেন! এতে কোন ভুল নেই! জাস্ট কোনো ভুল নেই।

অথচ মহাআনন্দে সমালোচনা করে যাচ্ছি আমরা সবাই।

আমাদের তো সিস্টেমটাই এমন। যেই দেশে মানুষকে এক্সিডেন্ট করে রোগী বানিয়ে এরপর নিজ হাসপাতালে ভর্তি করানো হয়; সেটা আবার অন্যান্য ডাক্তাররা খুব হেসে হেসে বলছে- আমরা জানি এমন হয়! সেই দেশের মানুষজনদের সাহেদ কিংবা ডাক্তার মহিলার কর্মকাণ্ড দেখে যখন সমালোচনা করতে দেখি; তখন সত্যি'ই মনে হয়- আমরা কি সঠিক বিষয়ে সমালোচনা কিংবা আলোচনা করছি?

একটা গাছের গোড়ায় পচন ধরেছে। এখন আমরা যদি গাছটির আগা ছেটে দিয়ে ভাবতে থাকি গাছটি বেঁচে যাবে; তাহলে তো সমস্যা। একদিন না একদিন গাছটি গোড়াসহ ভেঙে পড়বেই!

(ফেসবুক থেকে সংগৃহীত)

বিডি প্রতিদিন/এনায়েত করিম

এই বিভাগের আরও খবর
আশিক চৌধুরী ইস্যুতে ক্ষমা চাইলেন ছাত্রদলের সেই নেত্রী
আশিক চৌধুরী ইস্যুতে ক্ষমা চাইলেন ছাত্রদলের সেই নেত্রী
‘কত বছর ধরে ইন্ডাস্ট্রি ডুবাচ্ছেন সেটা একবার ভাবেন’
‘কত বছর ধরে ইন্ডাস্ট্রি ডুবাচ্ছেন সেটা একবার ভাবেন’
‘একটা সিনেমা আটকে দেয়া মানে কতগুলো স্বপ্নকে দাফন করে দেয়া’
‘একটা সিনেমা আটকে দেয়া মানে কতগুলো স্বপ্নকে দাফন করে দেয়া’
‌এবারের শোভাযাত্রা কেবল আরও ইনক্লুসিভ হবে তা না, আরও কালারফুল হবে
‌এবারের শোভাযাত্রা কেবল আরও ইনক্লুসিভ হবে তা না, আরও কালারফুল হবে
ফেব্রুয়ারিতে ইন্টারনেটে ২৬৮ ভুল তথ্য শনাক্ত করেছে রিউমার স্ক্যানার
ফেব্রুয়ারিতে ইন্টারনেটে ২৬৮ ভুল তথ্য শনাক্ত করেছে রিউমার স্ক্যানার
নতুন জীবনের জন্য দোয়া চাইলেন সারজিস
নতুন জীবনের জন্য দোয়া চাইলেন সারজিস
আগে সুন্দর করে একটু বাঁচি, তারপর হাজারো প্রশ্নের উত্তর দেব
আগে সুন্দর করে একটু বাঁচি, তারপর হাজারো প্রশ্নের উত্তর দেব
হাসিনার কারণে বিএনপিতে যোগ দিতে চেয়েছিলেন তার স্বামী ড. ওয়াজেদ!
হাসিনার কারণে বিএনপিতে যোগ দিতে চেয়েছিলেন তার স্বামী ড. ওয়াজেদ!
জামায়াত নেতাদের প্রশংসা করে ফেসবুকে যা লিখলেন গোলাম রাব্বানী
জামায়াত নেতাদের প্রশংসা করে ফেসবুকে যা লিখলেন গোলাম রাব্বানী
‘যে বলে কেন প্রেমে পড়েছি জানি না, ওরা মিথ্যা বলে’
‘যে বলে কেন প্রেমে পড়েছি জানি না, ওরা মিথ্যা বলে’
মা অসুস্থ-বাবা কারাগারে, সেই দুঃসময়ের স্মৃতিচারণ করলেন মির্জা ফখরুলের মেয়ে
মা অসুস্থ-বাবা কারাগারে, সেই দুঃসময়ের স্মৃতিচারণ করলেন মির্জা ফখরুলের মেয়ে
আমরা বিভাজনের বদলে ঐক্য চাই: হাসনাত আব্দুল্লাহ
আমরা বিভাজনের বদলে ঐক্য চাই: হাসনাত আব্দুল্লাহ
সর্বশেষ খবর
পাঁচ তুর্কি সেনা নিহত
পাঁচ তুর্কি সেনা নিহত

৫০ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এবারের ব্রিকস সম্মেলনে নেই জিনপিং, পুতিন ভার্চুয়ালে
এবারের ব্রিকস সম্মেলনে নেই জিনপিং, পুতিন ভার্চুয়ালে

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রত্যাশার চেয়েও দ্রুতগতিতে কেন গলছে হিমালয়ের হিমবাহ?
প্রত্যাশার চেয়েও দ্রুতগতিতে কেন গলছে হিমালয়ের হিমবাহ?

২ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

টেক্সাসে বন্যায় মৃতের সংখ্যা বেড়ে ৬৮
টেক্সাসে বন্যায় মৃতের সংখ্যা বেড়ে ৬৮

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অর্থনীতি চাঙা করতে নাগরিকদের প্রণোদনা দিচ্ছে দক্ষিণ কোরিয়া
অর্থনীতি চাঙা করতে নাগরিকদের প্রণোদনা দিচ্ছে দক্ষিণ কোরিয়া

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘ধামাকা শপিং’য়ের চেয়ারম্যান এম আলী কারাগারে
‘ধামাকা শপিং’য়ের চেয়ারম্যান এম আলী কারাগারে

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সুষ্ঠু নির্বাচনের মাধ্যমে সরকার গঠনের জন্য আমরা রক্ত দিয়েছি : ফারুক
সুষ্ঠু নির্বাচনের মাধ্যমে সরকার গঠনের জন্য আমরা রক্ত দিয়েছি : ফারুক

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

৩৫০০ বছরের পুরনো শহরের সন্ধান পেলেন প্রত্নতাত্ত্বিকরা
৩৫০০ বছরের পুরনো শহরের সন্ধান পেলেন প্রত্নতাত্ত্বিকরা

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এজবাস্টনে জয় তুলে নিয়ে সিরিজে সমতায় ফিরল ভারত
এজবাস্টনে জয় তুলে নিয়ে সিরিজে সমতায় ফিরল ভারত

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সাউথ এশিয়ান কারাতে চ্যাম্পিয়নশিপে তাইমের স্বর্ণ জয়
সাউথ এশিয়ান কারাতে চ্যাম্পিয়নশিপে তাইমের স্বর্ণ জয়

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ক্ষেপণাস্ত্র হামলার পর ইসরায়েরি বিমানবন্দরে ফ্লাইট বাতিল
ক্ষেপণাস্ত্র হামলার পর ইসরায়েরি বিমানবন্দরে ফ্লাইট বাতিল

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফেসবুকে ‘মরা ছাড়া কোনো গতি নেই’ লিখে যুবকের আত্মহত্যা
ফেসবুকে ‘মরা ছাড়া কোনো গতি নেই’ লিখে যুবকের আত্মহত্যা

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গ্লোবাল সুপার লিগে দল পেলেন সাকিব
গ্লোবাল সুপার লিগে দল পেলেন সাকিব

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

‘একটি পক্ষ দেশে বিশৃঙ্খলা সৃষ্টির চেষ্টা করছে’
‘একটি পক্ষ দেশে বিশৃঙ্খলা সৃষ্টির চেষ্টা করছে’

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মাহমুদুর রহমানের মায়ের মৃত্যুতে তারেক রহমানের শোক
মাহমুদুর রহমানের মায়ের মৃত্যুতে তারেক রহমানের শোক

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পাকিস্তানের সঙ্গে সংঘাতে ভারতের ২৫০ সেনা নিহত, দাবি সামা টিভির
পাকিস্তানের সঙ্গে সংঘাতে ভারতের ২৫০ সেনা নিহত, দাবি সামা টিভির

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গলাচিপায় শিক্ষার্থীদের নিয়ে প্রাথমিক চিকিৎসা বিষয়ক কর্মশালা
গলাচিপায় শিক্ষার্থীদের নিয়ে প্রাথমিক চিকিৎসা বিষয়ক কর্মশালা

৫ ঘণ্টা আগে | হেলথ কর্নার

নোয়াখালীতে বিএনপির বিক্ষোভ সমাবেশ
নোয়াখালীতে বিএনপির বিক্ষোভ সমাবেশ

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আমরা জুলাই সনদ ও ঘোষণাপত্র আদায় করে ছাড়ব : নাহিদ
আমরা জুলাই সনদ ও ঘোষণাপত্র আদায় করে ছাড়ব : নাহিদ

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

অটোরিকশার ধাক্কায় মোটরসাইকেল আরোহীর মৃত্যু
অটোরিকশার ধাক্কায় মোটরসাইকেল আরোহীর মৃত্যু

৬ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

সাংবাদিকদের হুমকি দিলেন হাসনাত আব্দুল্লাহ
সাংবাদিকদের হুমকি দিলেন হাসনাত আব্দুল্লাহ

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জার্মানির বার্লিনে একক নৃত্যানুষ্ঠান
জার্মানির বার্লিনে একক নৃত্যানুষ্ঠান

৬ ঘণ্টা আগে | পরবাস

করাচিতে ভবন ধসে নিহত ২৭, শেষ হয়েছে উদ্ধার অভিযান
করাচিতে ভবন ধসে নিহত ২৭, শেষ হয়েছে উদ্ধার অভিযান

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকা পেঁপে খাওয়ার উপকারিতা
পাকা পেঁপে খাওয়ার উপকারিতা

৬ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

ঢাবি ক্যাম্পাসের দেয়ালজুড়ে ‌‘রহস্যময়’ গ্রাফিতি, পেছনের কাহিনী জানা গেল
ঢাবি ক্যাম্পাসের দেয়ালজুড়ে ‌‘রহস্যময়’ গ্রাফিতি, পেছনের কাহিনী জানা গেল

৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

একটি মহল বিএনপিকে নিয়ে অপপ্রচার করছে : প্রিন্স
একটি মহল বিএনপিকে নিয়ে অপপ্রচার করছে : প্রিন্স

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ট্রাম্পের শুল্ক হুমকিতে ‘সহজে আপস নয়’ : জাপানের প্রধানমন্ত্রী
ট্রাম্পের শুল্ক হুমকিতে ‘সহজে আপস নয়’ : জাপানের প্রধানমন্ত্রী

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ক্লাব বিশ্বকাপের সেমিফাইনালে কে কার মুখোমুখি?
ক্লাব বিশ্বকাপের সেমিফাইনালে কে কার মুখোমুখি?

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পানিতে ডুবে শিশুর মৃত্যু
পানিতে ডুবে শিশুর মৃত্যু

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গাজায় গণহত্যার বিরোধিতা: যুক্তরাজ্যে ৮৩ বছরের ধর্মযাজক গ্রেফতার
গাজায় গণহত্যার বিরোধিতা: যুক্তরাজ্যে ৮৩ বছরের ধর্মযাজক গ্রেফতার

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
রাজনীতিতে আত্মপ্রকাশ করলেন ইলন মাস্ক, দলের নাম ‘আমেরিকা পার্টি’
রাজনীতিতে আত্মপ্রকাশ করলেন ইলন মাস্ক, দলের নাম ‘আমেরিকা পার্টি’

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

স্ত্রীর সঙ্গে দ্বন্দ্ব, নিজের মুখপাত্রকে বরখাস্ত করলেন নেতানিয়াহু
স্ত্রীর সঙ্গে দ্বন্দ্ব, নিজের মুখপাত্রকে বরখাস্ত করলেন নেতানিয়াহু

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১০ম গ্রেডে উন্নীত হচ্ছেন প্রাথমিকের ৩০ হাজার প্রধান শিক্ষক
১০ম গ্রেডে উন্নীত হচ্ছেন প্রাথমিকের ৩০ হাজার প্রধান শিক্ষক

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পাঁচ সামরিক স্থাপনায় ক্ষয়ক্ষতির তথ্য গোপন করেছে ইসরায়েল: রিপোর্ট
পাঁচ সামরিক স্থাপনায় ক্ষয়ক্ষতির তথ্য গোপন করেছে ইসরায়েল: রিপোর্ট

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাংবাদিকদের হুমকি দিলেন হাসনাত আব্দুল্লাহ
সাংবাদিকদের হুমকি দিলেন হাসনাত আব্দুল্লাহ

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইসরায়েলে ব্যালিস্টিক ক্ষেপণাস্ত্র হামলা
ইসরায়েলে ব্যালিস্টিক ক্ষেপণাস্ত্র হামলা

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যে কারণে জোতার শেষকৃত্যে উপস্থিত হননি রোনালদো
যে কারণে জোতার শেষকৃত্যে উপস্থিত হননি রোনালদো

২৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইরানে যেভাবে পালিত হয় আশুরা
ইরানে যেভাবে পালিত হয় আশুরা

২১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

একটি মহল বিএনপিকে সংস্কারবিরোধী দেখানোর অপচেষ্টা করছে : মির্জা ফখরুল
একটি মহল বিএনপিকে সংস্কারবিরোধী দেখানোর অপচেষ্টা করছে : মির্জা ফখরুল

১৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ট্রাম্পের গলফ ক্লাবের আকাশসীমা লঙ্ঘন, যুদ্ধবিমান দিয়ে তাড়া
ট্রাম্পের গলফ ক্লাবের আকাশসীমা লঙ্ঘন, যুদ্ধবিমান দিয়ে তাড়া

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হাসারাঙ্গার বিশ্বরেকর্ড
হাসারাঙ্গার বিশ্বরেকর্ড

১০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শ্রীলঙ্কাকে হারিয়ে ওয়ানডে র‍্যাঙ্কিংয়ে বাংলাদেশের উন্নতি
শ্রীলঙ্কাকে হারিয়ে ওয়ানডে র‍্যাঙ্কিংয়ে বাংলাদেশের উন্নতি

১০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

যুদ্ধের পর প্রথমবার প্রকাশ্যে খামেনি
যুদ্ধের পর প্রথমবার প্রকাশ্যে খামেনি

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

'পিআর নিয়ে ঐকমত্য কমিশনে আনুষ্ঠানিক আলোচনা শুরুই হয়নি'
'পিআর নিয়ে ঐকমত্য কমিশনে আনুষ্ঠানিক আলোচনা শুরুই হয়নি'

১৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ধর্ষণের শিকার হয়ে বিষ পান করা সেই কিশোরীকে বাঁচানো গেল না
ধর্ষণের শিকার হয়ে বিষ পান করা সেই কিশোরীকে বাঁচানো গেল না

১১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

এআই দিয়ে তৈরি ভিডিও কীভাবে চিনবেন?
এআই দিয়ে তৈরি ভিডিও কীভাবে চিনবেন?

১৬ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

ক্লাব বিশ্বকাপে গোল্ডেন বুট জয়ের দৌড়ে যারা এগিয়ে
ক্লাব বিশ্বকাপে গোল্ডেন বুট জয়ের দৌড়ে যারা এগিয়ে

১০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভারতের বিমানবন্দরে আটকে থাকা ব্রিটিশ যুদ্ধবিমান সরিয়ে নেওয়া হচ্ছে
ভারতের বিমানবন্দরে আটকে থাকা ব্রিটিশ যুদ্ধবিমান সরিয়ে নেওয়া হচ্ছে

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

লাগামহীন লুটপাট আওয়ামী লীগ আমলের বড় নির্দেশক : উপদেষ্টা আসিফ
লাগামহীন লুটপাট আওয়ামী লীগ আমলের বড় নির্দেশক : উপদেষ্টা আসিফ

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেষ মুহূর্তের নাটকীয়তায় ডর্টমুন্ডকে হারিয়ে সেমিফাইনালে রিয়াল
শেষ মুহূর্তের নাটকীয়তায় ডর্টমুন্ডকে হারিয়ে সেমিফাইনালে রিয়াল

২৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

চট্টগ্রামে বৈষম্যবিরোধী ছাত্রনেতার দুই কোটি টাকা চাঁদা দাবি
চট্টগ্রামে বৈষম্যবিরোধী ছাত্রনেতার দুই কোটি টাকা চাঁদা দাবি

১৭ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

রাজধানীতে স্বামী-স্ত্রী পরিচয়ে বাসা ভাড়া নিয়ে তরুণীকে শ্বাসরোধে হত্যা
রাজধানীতে স্বামী-স্ত্রী পরিচয়ে বাসা ভাড়া নিয়ে তরুণীকে শ্বাসরোধে হত্যা

১৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ফাতেমা (রা.)-এর পাঁচ সন্তান
ফাতেমা (রা.)-এর পাঁচ সন্তান

২১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

যেসব অপরাধে ৪ বছর পরীক্ষা দিতে পারবেন না শিক্ষার্থীরা
যেসব অপরাধে ৪ বছর পরীক্ষা দিতে পারবেন না শিক্ষার্থীরা

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঢাবি ক্যাম্পাসের দেয়ালজুড়ে ‌‘রহস্যময়’ গ্রাফিতি, পেছনের কাহিনী জানা গেল
ঢাবি ক্যাম্পাসের দেয়ালজুড়ে ‌‘রহস্যময়’ গ্রাফিতি, পেছনের কাহিনী জানা গেল

৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

নির্বাচনের কী দোষ হলো যে পেছাতে হবে, প্রশ্ন রিজভীর
নির্বাচনের কী দোষ হলো যে পেছাতে হবে, প্রশ্ন রিজভীর

৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৬ জুলাই)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৬ জুলাই)

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পিআর পদ্ধতি থাকা দেশগুলোতে স্থিতিশীল সরকার নেই : আলাল
পিআর পদ্ধতি থাকা দেশগুলোতে স্থিতিশীল সরকার নেই : আলাল

১২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মুক্তির আগেই রেকর্ড গড়লো হৃতিকের ‘ওয়ার ২’
মুক্তির আগেই রেকর্ড গড়লো হৃতিকের ‘ওয়ার ২’

২২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

বন্ধুত্ব থেকে প্রেমের সফল পরিণতি
বন্ধুত্ব থেকে প্রেমের সফল পরিণতি

৮ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

প্রিন্ট সর্বাধিক