শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:১৯, বুধবার, ১৭ ফেব্রুয়ারি, ২০২১ আপডেট:

মূল : উইলিয়াম ড্যালরিম্পেল

দ্য এনার্কি

অনুবাদ : আনোয়ার হোসেইন মঞ্জু
অনলাইন ভার্সন
দ্য এনার্কি

লন্ডনের সাধারণ একটি অফিস থেকে পরিচালিত মুনাফা-লোভী ব্যবসায়ীদের ছোট একটি গ্রুপ দ্বারা পরিচালিত ইস্ট ইন্ডিয়া কোম্পানি ৪০ বছরের কিছু বেশি সময়ের মধ্যে কীভাবে সমগ্র ভারতীয় উপমহাদেশের ওপর বিজয় অর্জন করতে সক্ষম হয়েছিল? কোম্পানি গঠন করার সূচনা থেকে মোগল সাম্রাজ্যকে ধ্বংস করে ভারতে ব্রিটিশ রাজ প্রতিষ্ঠার ধারাবাহিক বিবরণে সমৃদ্ধ উইলিয়াম ড্যালরিম্পেলের “দ্য এনার্কি : দ্য ইস্ট ইন্ডিয়া কোম্পানি, কর্পোরেট ভায়োলেন্স অ্যান্ড দ্য পিলেজ অফ অ্যান এম্পায়ার” উপমহাদেশে ব্রিটিশের লুণ্ঠন এবং এই ভূখণ্ডকে পদানত করার চক্রান্তের ওপর অসাধারণ একটি বই। উপমহাদেশের ইতিহাস জানতে আগ্রহীরা এই বই থেকে তাদের অনেক অজানা তথ্য জানতে পারবেন।

ইংরেজি ভাষায় স্থান করে নেওয়া প্রথম হিন্দুস্থানি শব্দগুলোর একটি ছিল ‘লুট’ অর্থ্যাৎ লুণ্ঠন বা লুটতরাজ। অক্সফোর্ড ডিকশনারি অনুযায়ী, অষ্টাদশ শতাব্দীর শেষ ভাগ পর্যন্ত এই শব্দটি উত্তর ভারতের সমতল অঞ্চলের বাইরে সচরাচর শোনা না গেলেও ওই সময়ে ‘লুট’ শব্দটি হঠাৎ করেই সমগ্র ব্রিটেন জুড়ে সাধারণ ব্যবহৃত শব্দে পরিণত হয়। কেন ও কীভাবে এত দূরের এক ভূখণ্ডে শেকড় গেড়ে বিকশিত হয়েছিল কেউ যদি তা বুঝতে চান তাহলে তার জন্য প্রয়োজন শুধু ওয়েলশ মার্চেস এ পোইস ক্যাসেল (চড়রিং ঈধংঃষব) পরিদর্শন করা।

ওয়েলশের শেষ বংশানুক্রমিক যুবরাজ, যিনি ওয়ায়িন গ্রাফিড অ্যাপ গেনওয়েনওয়েন নামে স্মরণীয়, তিনি ত্রয়োদশ শতাব্দীতে পোইস ক্যাসেল নির্মাণ করেন একটি উঁচু দুর্গ হিসেবে। যে স্থানে দুর্গটি নির্মিত হয়েছে সেটি তিনি ইংলিশ রাজতন্ত্রের কাছে ওয়েলস ত্যাগ করার বিনিময় হিসেবে লাভ করেছিলেন। কিন্তু দুর্গের সবচেয়ে দর্শনীয় সম্পদগুলো এসেছে পরবর্তী সময়ের ইংলিশ বিজয় ও আহরণের যুগে।

পোইস ক্যাসেল ছিল ভারত থেকে লুণ্ঠিত সম্পদে ঠাসা, রুমের পর রুম ভর্তি লুণ্ঠিত রাজকীয় পণ্য, যেগুলো ইস্ট ইন্ডিয়া কোম্পানি অষ্টাদশ শতাব্দীতে আহরণ করেছে। ভারতের যেকোনো স্থানে, এমনকি দিল্লিতে অবস্থিত ন্যাশনাল মিউজিয়ামে প্রদর্শনের জন্য যত না মোগল নিদর্শন রক্ষিত রয়েছে, তার চেয়ে অনেক বেশি রয়েছে ওয়েলশের গ্রাম এলাকায় অবস্থিত বেসরকারি মালিকানাধীন এই ভবনটিতে। রক্ষিত এসব নিদর্শনের মধ্যে রয়েছে; চকচকে সোনা ও সবুজাভ আবলুস কাঠের কারুকাজ খচিত হুকা, অপূর্ব দর্শন লিপিখচিত বাদাখশানের তরবারি ও অলঙ্কৃত ছুরি, আলোর জ্যোতি ছড়ানো কবুতরের রক্তের রঙয়ের মতো পদ্মরাগমণি এবং গিরগিটির ছোপ ছোপ গাঢ় সবুজের মতো পান্না। নীলকান্তমণি ও হলুদ পোখরাজ বসানো বাঘের মাথা; মূল্যবান রত্নপাথর ও হাতির দাঁত দিয়ে তৈরি অলংকার; পপি ও পদ্ম ফুলের সূচিকর্ম সমৃদ্ধ রেশমি পর্দা, হিন্দু দেবদেবীর মূর্তি ও হাতির সাজসজ্জা। বিজয়ের অহঙ্কার হিসেবে সেখানে রক্ষিত আছে দুটি যুদ্ধ স্মারক, যেগুলোর মালিকদের পরাজিত ও হত্যা করে দখল করা হয়েছে-বাংলার নওয়াব সিরাজ-উদ-দৌলার পালকি, যেটি পলাশীর যুদ্ধক্ষেত্র থেকে পালানোর সময় পেছনে রয়ে গিয়েছিল এবং আরেকটি হলো মহীশূরের বাঘ টিপু সুলতানের যুদ্ধাভিযানের সময় ব্যবহৃত তাঁবু।

এই সম্পদগুলো এতোটাই চোখ ধাঁধানো যে, ২০১৮ সালে লেখক উইলিয়াম ড্যালরিম্পেল একজন দর্শনার্থী হিসেবে সেখানে গেলেও তার দৃষ্টি থেকে ফ্রেমে বাঁধানো ক্যানভাসে আঁকা বিশাল একটি চিত্র প্রায় বাদই পড়ে গিয়েছিল, কীভাবে এসব লুণ্ঠিত সম্পদ সেখানে স্থান করে নিয়েছে চিত্রে তা দেখানো হয়েছে। চিত্রটি ঝুলানো হয়েছে কাঠের তৈরি রুমে একটি দরজার উপরের প্রায়ান্ধকার একটি স্থানে, ওক কাঠের প্যানেল বসানো সিঁড়ির উপরিভাগে। এটি সেরা কোনো শিল্পকর্ম নয়, কিন্তু মনোযোগ দিয়ে লক্ষ করলে চিত্রটিকে উপলব্ধি করা যায়। অখ্যাত, অকার্যকর একজন ভারতীয় যুবরাজ সোনার কাজে সমৃদ্ধ পোশাক পরিধান করে রেশমি শামিয়ানার নিচে উঁচু স্থানে স্থাপিত তার সিংহাসনে আসীন। তার বাম পাশে তার নিজস্ব সেনাবাহিনীর তরবারি ও বর্শাধারী কর্মকর্তারা দণ্ডায়মান; তার ডান দিকে দাঁড়ানো মুখে পাউডার মাখা ও মাথায় পরাচুলা পরা বেশ কয়েকজন জর্জিয় ভদ্রলোক। যুবরাজ অত্যন্ত আগ্রহের সঙ্গে লাল রঙের ফ্রক-কোট পরিহিত কিছুটা ভারি গড়নের একজন ইংলিশম্যানের হাতে গোল করে প্যাচানো একটি কাগজ ধরিয়ে দিচ্ছেন।

এই চিত্রে ১৭৬৫ সালের একটি দৃশ্য ফুটিয়ে তোলা হয়েছে, যখন তরুণ মোগল সম্রাট শাহ আলম দিল্লি থেকে নির্বাসিত এবং ইস্ট ইন্ডিয়া কোম্পানির সেনাবাহিনীর হাতে নিহত হন এবং তাকে এমন এক কাজে সম্মত হতে বাধ্য করা হয়, যাকে এখন ইচ্ছার বিরুদ্ধে সরকারিকরণের কাজ বলা যেতে পারে। প্যাচানো কাগজটি বাংলা, বিহার ও উড়িষ্যায় মোগল রাজস্ব কর্মকর্তাদের বরখাস্ত করে তাদের স্থলে বাংলার নতুন গভর্নর রবার্ট ক্লাইভ এবং কোম্পানির ডাইরেক্টরদের দ্বারা নিয়োজিত একদল ইংলিশ ব্যবসায়ীদের নিয়োগ দান সম্পর্কিত আদেশ।

দলিলে এই ইংলিশ কোম্পানির ডাইরেক্টরদের “উচ্চপদস্থ ও ক্ষমতাধর, অভিজাতদের মধ্যেও মহিমান্বিত অভিজাত, খ্যাতিমান যোদ্ধাদের প্রধান, আমাদের বিশ্বস্ত সেবক ও নিষ্ঠাপরায়ণ শুভাকাঙ্খী, রাজ-আনুকূল্য লাভের যোগ্য” বলে বর্ণনা করা হয়েছে। অতএব ওই সময় থেকে মোগলদের পক্ষ থেকে কর আদায়ের এখতিয়ার ন্যস্ত করা হয় এক শক্তিশালী বহুজাতিক কর্পোরেশনের ওপর–যাদের কর আদায় ব্যবস্থার স্বার্থ রক্ষা করবে তাদের নিজস্ব সেনাবাহিনী কর্তৃক।

প্রতিষ্ঠাকালীন সনদের শর্তানুযায়ী ইস্ট ইন্ডিয়া কোম্পানিকে ‘যুদ্ধ ঘোষণা’র কর্তৃত্ব প্রদান করা হয়েছিল এবং ১৬০২ সালে একটি পর্তুগিজ জাহাজের ওপর হামলা পরিচালনা ও জাহাজটি দখল করার মধ্য দিয়ে সূচিত প্রথম সহিংস ঘটনার পর থেকে তারা জবরদস্তির পথ অনুসরণ করে আসছিল। তাছাড়া ১৬৩০-এর দশক থেকেই তারা ভারতে তাদের স্থাপনাগুলোর আশপাশের ছোট ছোট এলাকাগুলোও নিয়ন্ত্রণ করে আসছিল। তথাপি ১৭৬৫ সালটি প্রকৃতপক্ষেই এমন একটা সময় ছিল যখন ইস্ট ইন্ডিয়া কোম্পানিকে প্রচলিত অর্থে কোনোভাবেই একটি বাণিজ্যিক কর্পোরেশন মনে করার আর কোনো কারণ ছিল না; রেশম ও মশলার কারবারসহ এধরনের সবকিছু তাদের ক্ষেত্রে বরং বেশি অসামঞ্জস্যপূর্ণ হয়ে গিয়েছিল। কয়েক মাসের মধ্যে স্থানীয়ভাবে বাছাই করা ২০ হাজার ভারতীয় সৈন্যের একটি সামরিক বাহিনীর দ্বারা সমর্থিত কোম্পানির ২৫০ জন ক্লার্ক মোগল প্রদেশগুলোর মধ্যে সবচেয়ে সমৃদ্ধ প্রদেশের কার্যকর শাসকে পরিণত হয়। একটি আন্তর্জাতিক কর্পোরেশন এভাবেই আগ্রাসী ঔপনিবেশিক শক্তিতে রূপান্তরিত হওয়ার প্রক্রিয়ার মধ্যে ছিল।

১৮০৩ সালের মধ্যে কোম্পানির সেনাবাহিনীতে সৈন্য সংখ্যা দুই লাখে উন্নীত হয়, তখন তারা সমগ্র উপমহাদেশকে দ্রুততার সাথে বশীভূত করে অথবা সরাসরি দখল প্রতিষ্ঠা করে। আশ্চর্যজনকভাবে এ প্রক্রিয়ায় অর্ধ-শতাব্দীর চেয়েও কম সময় লাগে। ভূখণ্ডগত প্রথম গুরুত্বপূর্ণ বিজয়ের সূচনা ঘটে বাংলায়; কোম্পানির বিচরণ উত্তরদিকে মোগল রাজধানী দিল্লিতে পৌঁছার ৪৭ বছর পর এবং ওই সময়ের মধ্যে সেই নগরীর দক্ষিণ দিকের প্রায় সমগ্র ভারত কার্যকরভাবে শাসিত হতো লন্ডন নগরীতে অবস্থিত কোম্পানির একটি বোর্ডরুম থেকে। একজন মোগল কর্মকর্তা বলেন, “যারা এখনো তাদের পশ্চাদদেশ ধৌত করতে শেখেনি এমন গুটিকতক বণিকের নিকট থেকে যখন আমাদেরকে আদেশ গ্রহণ করতে হয় তখন আমাদের মান-সম্মানের আর কী অবশিষ্ট থাকে?” (করম আলী রচিত ‘মুজাফফরনামা,’ যদুনাথ সরকার কর্তৃক ফারসি থেকে ‘বেঙ্গল নওয়াবস’ নামে ইংরেজি অনুবাদ)।

ইংলিশদের মধ্যে এখনো ভারত বিজয়ের অহঙ্কার কাজ করে। কিন্তু এই অহঙ্কারের মধ্যে একটি জঘন্য বাস্তবতা লুকিয়ে আছে। অষ্টাদশ শতাব্দীর মধ্যভাগে ব্রিটিশ সরকার ভারতের বৃহদাংশ দখল করতে শুরু করেনি, বরং দখল আরম্ভ করেছিল বিপজ্জনকভাবে নিয়ন্ত্রণহীন একটি বেসরকারি কোম্পানি, যেটির সদর দফতর লন্ডনে পাঁচ জানালা-বিশিষ্ট একটি ছোট রুম এবং ভারতে পরিচালিত হয়েছে একজন সহিংস, চরম নিষ্ঠুর ও মানসিকভাবে অস্থির কর্পোরেট শিকারি–ক্লাইভ কর্তৃক। উপনিবেশবাদে ভারতের রূপান্তর ঘটেছে মুনাফা অর্জনকারী একটি কর্পোরেশনের অধীনে, যার অস্তিত্বের একমাত্র উদ্দেশ্য ছিল বিনিয়োগকারীদের ধনবানে পরিণত করা।

ঊনবিংশ শতাব্দীর মধ্যভাগে ভিক্টোরীয় যুগ যখন বিকাশের তুঙ্গে তখন ভারতে ব্রিটিশরাজ প্রতিষ্ঠার সন্ধিগ্ধ ও বাণিজ্যিক পদ্ধতির ব্যাপারে বিব্রত হওয়ার প্রচণ্ড এক বোধ কাজ করেছে। ভিক্টোরীয়রা ভেবেছিলেন যে ইতিহাসের মূল উপাদান হচ্ছে জাতিরাষ্ট্রের রাজনীতি। তারা বিশ্বাস করতেন, দুর্নীতিগ্রস্ত কর্পোরেশনগুলোর অর্থনীতি নয়, বরং জাতিরাষ্ট্রের রাজনীতি বিশ্লেষণই মৌলিক ব্যাপার এবং সেটিই মানুষের বিভিন্ন বিষয়ে রূপান্তর ঘটানোর আসল চালিকাশক্তি। তাছাড়া, তারা তাদের সাম্রাজ্যকে সভ্যতার পথে এগিয়ে নিয়ে যাওয়ার উদ্যোগ গ্রহণ, পাশ্চাত্য থেকে প্রাচ্যে জাতীয়ভাবে জ্ঞান, রেলওয়ে ও সভ্যতার কলাকৌশল ছড়িয়ে দেওয়া কথা ভাবতে পছন্দ করতো এবং ভারতে ব্রিটিশ শাসন কায়েমের মধ্য দিয়ে কর্পোরেট লুণ্ঠনের যে পথ সৃষ্টি করা হয়েছিল এর মধ্যে সেই নিরূপিত ও ইচ্ছাকৃত উদ্যোগটিও ছিল।

দ্বিতীয় চিত্রটি হাউজ অফ কমন্সের প্রাচীরে আঁকার জন্য বিখ্যাত চিত্রশিল্পী উইলিয়াম রোদেস্টাইনকে নিয়োগ করা হয়েছিল। এই চিত্রে দেখা যায় এই প্রক্রিয়ার সরকারি স্মৃতি কতোটা সফলভাবে ধারণ করে রাখা হয়েছিল এবং ভিক্টোরীয়রা কতো সূক্ষ্মভাবে তা নতুন করে ফুটিয়ে তুলেছে। এটি এখনো সেন্ট স্টিফেন হলে, ওয়েস্টমিনস্টার পার্লামেন্টের কোলাহলপূর্ণ অভ্যর্থনা স্থলে দেখা যায়। এই চিত্রটি ‘দ্য বিল্ডিং অফ ব্রিটেন’ শিরোনামে অঙ্কিত ধারাবাহিক চিত্রমালার অংশ। এর বৈশিষ্ট্যের মধ্যে রয়েছে ওই সময়ের ‘হ্যাঙিং কমিটি’র প্রধান বৈশিষ্ট্য এবং ব্রিটিশ ইতিহাসের সন্ধিক্ষণের দিকসমূহ : ৮৭৭ সালে রাজা আলফ্রেড কর্তৃক ড্যানিশদের পরাজয়, ১৭০৭ সালে ইংল্যান্ড ও স্কটল্যান্ডের পার্লামেন্টারি ইউনিয়ন ইত্যাদি।

এই সিরিজ প্রাচীরচিত্রের মধ্যে যেগুলো ভারতকে নিয়ে আঁকা হয়েছে, সেগুলোর মধ্যে আরেকটি চিত্রে অপর একজন মোগল যুবরাজকে দেখা যায় একটি শামিয়ানার নিচে উঁচু একটি পাটাতনে আসীন। এটিতেও দরবারি আবহ দৃশ্যমান, সবদিকে মস্তক অবনত অবস্থায় সেবকবৃন্দ, ভেরি বাজছে, এবং একজন ইংলিশম্যান দাঁড়িয়ে আছেন মোগল যুবরাজের সামনে। কিন্তু এবার ক্ষমতার ভারসাম্য সম্পূর্ণ ভিন্ন।

এই চিত্রে মোগল সম্রাট জাহাঙ্গীরের কাছে রাজা প্রথম জেমসের পাঠানো দূত স্যার টমাস রো’কে দেখা যাচ্ছে, যাকে ১৬১৪ সালে পাঠানো হয়েছিল, যখন মোগল সাম্রাজ্য ছিল অত্যন্ত সমৃদ্ধ ও অত্যন্ত শক্তিশালী। সম্রাট জাহাঙ্গীর তার পিতা সম্রাট আকবরের নিকট থেকে উত্তরাধিকার হিসেবে লাভ করেন বিশ্বের সবচেয়ে সম্পদশালী দুটি সাম্রাজ্যের একটি, যার প্রতিদ্বন্দ্বী ছিল শুধু মিং রাজবংশের শাসনাধীন চীন। জাহাঙ্গীরের সাম্রাজ্য বিস্তৃত ছিল বর্তমান পাকিস্তান ও বাংলাদেশের পুরোটা এবং আফগানিস্তানের অধিকাংশ এলাকাসহ প্রায় সমগ্র ভারত জুড়ে। তিনি আনুমানিক দশ কোটি মানুষের ওপর তার শাসন পরিচালনা করেন, যা অটোম্যানদের দ্বারা শাসিত জনগোষ্ঠীর চেয়ে পাঁচ গুণ অধিক ছিল। ওই সময় সমগ্র বিশ্বে যেসব পণ্য প্রস্তুত হতো সেগুলোর এক-চতুর্থাংশ উৎপাদন করতো তার প্রজারা।

ইউরোপীয় অভিবাসীদের সভ্য ও মার্জিত করে তোলার জন্য জাহাঙ্গীরের পিতা আকবর অভিপ্রায় ব্যক্ত করেছিলেন, যাদের তিনি বর্ণনা করতেন ‘একদল বর্বর অসভ্য’ বলে। কিন্তু অকার্যকর হবে ভেবে তিনি ধারণাটি পরিহার করেন। বিদেশি কোনোকিছু এবং বুনো পশুর প্রতি জাহাঙ্গীরের বিশেষ ঝোঁক ছিল। প্রথম তুর্কির ভারতে আগমণকে তিনি যে আগ্রহের সাথে স্বাগত জানিয়েছিলেন একই উৎসাহে তিনি স্যার টমাস রো’কেও স্বাগত জানান এবং ইউরোপের অস্বাভাবিক ও খাপছাড়া বিষয়গুলো নিয়ে রো’কে ঘনিষ্টভাবে প্রশ্ন করেন। যে কমিটি হাউজ অফ কমন্সে চিত্রগুলো অঙ্কনের পরিকল্পনা করে, তাদের কাছে এটি ছিল ভারতে ব্রিটিশ যোগাযোগ স্থাপনের সূচনার স্মারক : দুটি জাতিরাষ্ট্র প্রথমবারের মতো সরাসরি যোগাযোগ করতে যাচ্ছে। তা সত্ত্বেও এই গ্রন্থের প্রথম অংশে দেখানো হয়েছে যে, ভারতের সঙ্গে ব্রিটিশ সম্পর্কের সূত্রপাত কূটনীতি এবং দূতদের মধ্যে বৈঠক অনুষ্ঠানের মাধ্যমে হয়নি বরং শুরু হয়েছিল ইস্ট ইন্ডিয়া কোম্পানির সমুদ্রচারী অভিজ্ঞ ব্যক্তি ক্যাপ্টেন উইলিয়াম হকিন্সের নেতৃত্বে এক বাণিজ্যিক প্রতিনিধিদলের মাধ্যমে। তিনি আগ্রায় উপস্থিত হয়ে সম্রাটের পক্ষ থেকে দেওয়া স্ত্রী গ্রহণ করেন এবং অত্যন্ত উৎফুল্ল চিত্তে তাকে ইংল্যান্ডে নিয়ে যান। হাউজ অফ কমন্সের হ্যাঙিং কমিটি ইতিহাসের এই ভাষ্যকে বিস্মৃত হওয়াকে প্রাধান্য দিয়েছেন।

ইস্ট ইন্ডিয়া কোম্পানি বহু উপায়েই বাণিজ্যিক দক্ষতা ও সাফল্যের আদর্শ ছিল : কোম্পানির একশ বছরের ইতিহাসে সদর দফতরে স্থায়ী কর্মচারী ছিল মাত্র ৩৫ জন। এই স্বল্প লোকবল সত্ত্বেও তারা ইতিহাসে এক নজীরবিহীন কর্পোরেট অভ্যুত্থান ঘটায়, যার মধ্যে ছিল সামরিক বিজয় অর্জন, দক্ষিণ এশিয়ার বিশাল ভূখণ্ড দখল ও লুণ্ঠন। ইস্ট ইন্ডিয়া কোম্পানির কর্মকাণ্ড প্রায় নিশ্চিতভাবেই বিশ্বইতিহাসে কর্পোরেট সহিংসতার নজির হয়ে আছে।

কোম্পানির বিস্ময়কর সাফল্যের পেছনে ইতিহাসবিদরা বহু কারণের উল্লেখ করেছেন : মোগল ভারতের ক্ষয়িষ্ণু অবস্থা ও সাম্রাজ্যের ক্ষুদ্র ভূখণ্ডে পরিণত হওয়া; বিবদমান রাজ্যসমূহ, সামরিক শ্রেষ্ঠত্ব–যা ‘ফেড্রারিক দ্য গ্রেট’ ইউরোপীয় কোম্পানিগুলোকে প্রদান করা হয়েছিল তার কার্যকর প্রয়োগ এবং বিশেষ করে ইউরোপীয় শাসন, কর আদায় ও ব্যাংকিং ব্যবস্থা, যা কোম্পানিকে মুহূর্তের ঘোষণায় বিপুল অঙ্কের নগদ অর্থ আহরণের সুযোগ দিয়েছিল। কারণ লাল রঙয়ের ইউনিফর্ম ও ইংলিশ স্থাপত্য কৌশলে নির্মিত প্রাসাদ, বাঘ শিকার ও সরকারি ভবনে ইউরোপীয় নৃত্যের পেছনে সবসময় থাকতো কোম্পানির হিসাবরক্ষকের লেনদেন ও লাভ-ক্ষতির হিসাব এবং লন্ডন স্টক এক্সচেঞ্জে কোম্পানির শেয়ার মূল্যের ওঠানামার চিত্র।

তবুও এসব বিষয় ছাড়াও সম্ভবত সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ দিকটি ছিল ব্রিটিশ পার্লামেন্টের পক্ষ থেকে ইস্ট ইন্ডিয়া কোম্পানির প্রতি সমর্থন। পুরো অষ্টাদশ শতাব্দী জুড়ে তাদের মধ্যে সম্পর্ক পর্যায়ক্রমে গড়ে উঠেছিল পারস্পরিক স্বার্থ সংশ্লিষ্ট, যা একটি সময়ে এমন সম্পর্কের রূপ নেয়, যে সম্পর্ককে আমরা বর্তমান অবস্থার বিচারে সরকারি ও বেসরকারি খাতের অংশীদারিত্ব বলে বর্ণনা করতে পারি। ক্লাইভের মতো নওয়াবরা ইংল্যান্ডে ফিরে গিয়ে তাদের সম্পদ ব্যয় করতেন আইন প্রণেতা ও পার্লামেন্টের বিখ্যাত ‘রটেন বরোদের’ ক্রয় করার কাজে। বিনিময়ে পার্লামেন্ট রাষ্ট্রীয় ক্ষমতা দিয়ে কোম্পানিকে সাহায্য করতো : ফরাসি ও ব্রিটিশ ইস্ট ইন্ডিয়া কোম্পানি যখন পরস্পরের বিরুদ্ধে তাদের কামান ব্যবহার করছিল, তখন জাহাজ ও সৈন্যের প্রয়োজন পূরণ করে পার্লামেন্ট।

কোম্পানির সবসময় দুটি লক্ষ্য ছিল : যেখানে ব্যবসা পরিচালিত হচ্ছে সেই ভূখণ্ড দখল করা; অপরটি ছিল আইনজীবী ও আইন প্রণেতা, শেয়ার-হোল্ডারদের অনুকূলে ক্রমান্বয়ে সূক্ষ্মভাবে আইন প্রণয়নে প্রভাব বিস্তার করা। বাস্তবিকপক্ষে ইস্ট ইন্ডিয়া কোম্পানিই সম্ভবত কর্পোরেট লবিংয়ের উদ্ভাবক। ইস্ট ইন্ডিয়া কোম্পানি প্রতিষ্ঠিত হওয়ার একশ’ বছরের কম সময় পর ১৬৯৩ সালে কোম্পানিকে প্রথম বারের মতো দেখা গেছে পার্লামেন্টারিয়ানদের কেনার জন্য তাদের নিজস্ব শেয়ার ব্যবহার করতে। বিশিষ্ট আইন প্রণেতা ও মন্ত্রীদের জন্য তারা বার্ষিক ১,২০০ পাউন্ড-স্টার্লিং ব্যয় করতো। বিশ্বের প্রথম কর্পোরেট লবিং কেলেঙ্কারির ওপর পার্লামেন্টারি তদন্তে ইস্ট ইন্ডিয়া কোম্পানিকে ঘুষ প্রদান এবং শেয়ারের মূল্য সম্পর্কিত তথ্য পাচারের সাথে জড়িত দেখতে পায় এবং পরিণতিতে কাউন্সিলের লর্ড প্রেসিডেন্টকে ইমপিচ করা হয় এবং কোম্পানির গভর্নর কারারুদ্ধ হন।

যদিও কোম্পানির সকল বাণিজ্যিক পুঁজি স্থায়ীভাবে ব্রিটিশ রাষ্ট্রকে তার প্রয়োজনে ঋণ হিসেবে দেওয়ার এখতিয়ার প্রদান করা হয়েছিল, কিন্তু ইস্ট ইন্ডিয়া কোম্পানি অধিকাংশ ক্ষেত্রে সরকারের সঙ্গে আইনানুগভাবে বিচ্ছিন্ন করে রাখতো। কোম্পানি জোরের সাথে এবং সফলভাবে যুক্তি প্রদর্শন করেছে যে, ১৭৬৫ সালে শাহ আলম কর্তৃক স্বাক্ষরিক দলিল, যা দিওয়ানি নামে পরিচিত–সেটিই কোম্পানির বৈধ সম্পত্তি, রাজমুকুট নয়, যদিও ব্রিটিশ সরকার ভারতে ইস্ট ইন্ডিয়া কোম্পানির আহরিত ভূখণ্ড ও সম্পদ রক্ষার জন্য নৌবাহিনী ও সেনা বাহিনীর পেছনে বিপুল অর্থ ব্যয় করেছিল।

কিন্তু যেসব পার্লামেন্ট সদস্য এই আইনগত অবস্থানকে বহাল রাখার পক্ষে ভোট প্রদান করেছিলেন, তারা আসলে নিরপেক্ষ ছিলেন না : তাদের প্রায় এক-চতুর্থাংশের কাছে কোম্পানির শেয়ার ছিল, রাজার পক্ষ থেকে যেগুলো কিনে নেওয়া হলে শেয়ারের মূল্য বহুগুণ বৃদ্ধি পেতে পারতো। একই কারণে বিদেশি প্রতিদ্বন্দ্বিতা থেকে কোম্পানিকে রক্ষা করার প্রয়োজনীয়তাই ব্রিটিশ বৈদেশিক নীতির প্রধান লক্ষ্যে পরিণত হয়।

চিত্রে লেনদেনের যে দৃশ্য ফুটিয়ে তোলা হয়েছে অনিবার্যভাবে সেটির বিপর্যয়কর পরিণতি হওয়ার কথা। সকল কর্পোরেশনের বেলায় এখন যা ঘটে, তখনো ইস্ট ইন্ডিয়া কোম্পানির ক্ষেত্রেও তাই ছিল, অর্থাৎ শেয়ার হোল্ডারদের কাছে তাদের জবাব দিতে হতো। ইস্ট ইন্ডিয়া কোম্পানি দখলকৃত এলাকায় সুশাসন প্রতিষ্ঠার কোনো দায় গ্রহণ না করে অথবা দীর্ঘমেয়াদী কল্যাণ সাধনের কোনো উদ্যোগ না নিলেও কোম্পানির শাসন খুব দ্রুত বাংলাকে সোজা অবাধ লুণ্ঠনের ক্ষেত্রে রূপান্তরিত এবং লুণ্ঠিত সম্পদ দ্রুততার সাথে পশ্চিমের দিকে স্থানান্তর শুরু করে।

দীর্ঘদিন থেকেই বাংলা যুদ্ধ-বিধ্বস্ত এবং ১৭৬৯ সালের দুর্ভিক্ষের কারণে বিপর্যস্ত ছিল; তার ওপর উচ্চহারে কর আরোপের ফলে বাংলার সার্বিক পরিস্থিতি শোচনীয় হয়ে উঠেছিল। কোম্পানির কর আদায়কারীদের জবরদস্তিমূলক কর আদায়ের প্রক্রিয়া, যাকে বর্তমানে এধরনের কর আদায় প্রক্রিয়াকে অবশ্যম্ভাবীভাবে গুরুতর মানবাধিকার লঙ্ঘন হিসেবে বর্ণনা করা হবে। বাংলার সম্পদ দ্রুত নিঃশেষিত হয়ে ইংল্যান্ডে চলে যায়; তাঁতি ও কারিগরদের তাদের নতুন প্রভুরা আরো অনেক দাসের মতো বলপূর্বক দাসে পরিণত করে।

বাংলা থেকে লুণ্ঠিত সম্পদের সিংহভাগ সরাসরি যেত ক্লাইভের পকেটে। তিনি ব্রিটেনে ফিরে আসেন তার বিপুল ব্যক্তিগত সম্পদ নিয়ে, ওই সময়ে যার মূল্য ছিল ২ লাখ ৩৪ হাজার পাউন্ড-স্টার্লিং, যা তাকে একককভাবে ইউরোপের সবচেয়ে ধনাঢ্য ব্যক্তিতে পরিণত করেছিল। ১৭৫৭ সালে পলাশী যুদ্ধের পর, যে-বিজয়ের পেছনে যুদ্ধকৌশল ছাড়াও গুরুত্বপূর্ণ দিকগুলো ছিল ষড়যন্ত্র, ভুয়া চুক্তি, মহাজনি ও ঘুষ। বাংলার পরাজিত শাসকদের কাছ থেকে আদায় করে ইস্ট ইন্ডিয়া কোম্পানির কোষাগারে যে পরিমাণ সম্পদ হস্তান্তর করেছিলেন, তার পরিমাণ কিছুতেই ২৫ লাখ পাউন্ড-স্টার্লিংয়ের কম হবে না, যা ওই সময়ের বিচারে অবিশ্বাস্য পরিমাণের অর্থ। এ নিয়ে কোনো বড় বিতর্কের প্রয়োজন পড়ে না। বাংলার কোষাগারের সমুদয় সম্পদ ১০০টি নৌকায় বোঝাই করে মুর্শিদাবাদে বাংলার নওয়াবের প্রাসাদ থেকে গঙ্গা নদীর ভাটির দিকে নিয়ে যাওয়া হয় কলকাতায় কোম্পানির সদর দফতর ফোর্ট উইলিয়ামে। এর একটি অংশ পরবর্তীতে পোইস ক্যাসেল পুননির্মাণের জন্য ব্যয় করা হয়।

পোইসে রক্ষিত ক্লাইভ ও শাহ আলমের চিত্রটিকে রহস্যজনক প্রতারণামূলক বলে মনে হয়। শিল্পী বেঞ্জামিন ওয়েস্ট কখনো ভারতে যাননি। এমনকি একসময় একজন চিত্র সমালোচক উল্লেখ করেছেন, চিত্রের পটভূমিতে যে মসজিদটি দেখা যায়, সেটি ‘আমাদের পবিত্র সেন্ট পলের গম্বুজের’সাথে সন্দেহজনকভাবে অত্যন্ত জোরালোভাবে সাদৃশ্যপূর্ণ। বাস্তবতা হলো তখন কোনো জাঁকজমকপূর্ণ অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হয়নি। অত্যন্ত একান্তে, ক্লাইভের তাঁবুর ভেতরে হস্তান্তরকর্মটি সম্পন্ন হয়; তাঁবুটি টানানো হয়েছিল কোম্পানির সদ্য দখল করা এলাহাবাদের মোগল দুর্গের কুচকাওয়াজের মাঠে। শাহ আলম যে রেশমি সিংহাসনে উপবেশন করেছেন, বাস্তবে সেটি ছিল ক্লাইভের হাতলওয়ালা চেয়ার, যেটি এ উপলক্ষে ফুলশোভিত একটি চাদরে ঢাকা ক্লাইভের ডাইনিং টেবিলের ওপর স্থাপন করা হয়েছিল।

পরে ব্রিটিশ কর্তৃপক্ষ এই দলিলটিকে “এলাহাবাদের চুক্তি” নামে মর্যাদা দান করে, যদিও চুক্তির শর্তগুলো ঠিক করেছেন খোদ ক্লাইভ এবং ভীতসন্ত্রস্ত শাহ আলম শর্তগুলোতে শুধু তার সম্মতি দান করেছেন। সমসাময়িক মোগল ইতিহাসবিদ গোলাম হুসাইন খান লিখেছেন : “এতো বড় আকারের একটি ব্যবসার ক্ষেত্রে অন্য যে কোনো সময়ে বিচক্ষণ দূত ও সক্ষম মধ্যস্থকারী প্রেরণ এবং বহু আলাপ-আলোচনা ও উজিরদের সঙ্গে শলাপরামর্শের প্রয়োজন হতে পারতো, তা একটি গর্দভ বা ভারবাহী পশু কিংবা একটি গরুর মাথা বিক্রয়ের জন্য সাধারণত যে সময় লাগে তার চেয়েও কম সময়ে তা সম্পন্ন করা হয়েছে।”

(এই গুরুত্বপূর্ণ গ্রন্থটি প্রকাশ করবে ‘আহমদ পাবলিশিং হাউস’)

ফেসবুক থেকে সংগৃহীত

বিডি প্রতিদিন/এমআই

এই বিভাগের আরও খবর
ইশরাকের সাথে বিয়ে কবে? ফেসবুক পোস্টে জানালেন নুসরাত নিজেই
ইশরাকের সাথে বিয়ে কবে? ফেসবুক পোস্টে জানালেন নুসরাত নিজেই
যেখানে আওয়ামী লীগ, সেখানেই মাইর : হামিম
যেখানে আওয়ামী লীগ, সেখানেই মাইর : হামিম
আখতারের ওপর হামলার ঘটনায় যা বললেন সারজিস
আখতারের ওপর হামলার ঘটনায় যা বললেন সারজিস
‘রাজনৈতিক নেতাদের অনিরাপদ রেখে সরকার প্রধানের এয়ারপোর্ট প্রস্থান লজ্জাজনক’
‘রাজনৈতিক নেতাদের অনিরাপদ রেখে সরকার প্রধানের এয়ারপোর্ট প্রস্থান লজ্জাজনক’
ডাকসু নির্বাচন গণতন্ত্র অভিমুখী বিশাল পদযাত্রা: আসিফ নজরুল
ডাকসু নির্বাচন গণতন্ত্র অভিমুখী বিশাল পদযাত্রা: আসিফ নজরুল
এক হাজার কোটি টাকার মালিক সুমন, ফেসবুকে জাওয়াদ নির্ঝর
এক হাজার কোটি টাকার মালিক সুমন, ফেসবুকে জাওয়াদ নির্ঝর
‌‘এতো আশ্চর্য আর কোনোদিন হইনি’
‌‘এতো আশ্চর্য আর কোনোদিন হইনি’
আশিক চৌধুরী ইস্যুতে ক্ষমা চাইলেন ছাত্রদলের সেই নেত্রী
আশিক চৌধুরী ইস্যুতে ক্ষমা চাইলেন ছাত্রদলের সেই নেত্রী
‘কত বছর ধরে ইন্ডাস্ট্রি ডুবাচ্ছেন সেটা একবার ভাবেন’
‘কত বছর ধরে ইন্ডাস্ট্রি ডুবাচ্ছেন সেটা একবার ভাবেন’
‘একটা সিনেমা আটকে দেয়া মানে কতগুলো স্বপ্নকে দাফন করে দেয়া’
‘একটা সিনেমা আটকে দেয়া মানে কতগুলো স্বপ্নকে দাফন করে দেয়া’
‌এবারের শোভাযাত্রা কেবল আরও ইনক্লুসিভ হবে তা না, আরও কালারফুল হবে
‌এবারের শোভাযাত্রা কেবল আরও ইনক্লুসিভ হবে তা না, আরও কালারফুল হবে
ফেব্রুয়ারিতে ইন্টারনেটে ২৬৮ ভুল তথ্য শনাক্ত করেছে রিউমার স্ক্যানার
ফেব্রুয়ারিতে ইন্টারনেটে ২৬৮ ভুল তথ্য শনাক্ত করেছে রিউমার স্ক্যানার
সর্বশেষ খবর
বাংলাদেশ-ওয়েস্ট ইন্ডিজ সিরিজের ট্রফি উন্মোচন
বাংলাদেশ-ওয়েস্ট ইন্ডিজ সিরিজের ট্রফি উন্মোচন

১ সেকেন্ড আগে | মাঠে ময়দানে

ফিলিপাইনে ৬.১ মাত্রার শক্তিশালী ভূমিকম্প
ফিলিপাইনে ৬.১ মাত্রার শক্তিশালী ভূমিকম্প

২ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সবার ইশতেহারগুলো সমন্বয় করে অগ্রাধিকারের ভিত্তিতে আমরা কাজ করবো: রাকসু ভিপি
সবার ইশতেহারগুলো সমন্বয় করে অগ্রাধিকারের ভিত্তিতে আমরা কাজ করবো: রাকসু ভিপি

৪ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

টানা ১৪ বার সোনার বাংলা কলেজ কুমিল্লা বোর্ডে সেরা
টানা ১৪ বার সোনার বাংলা কলেজ কুমিল্লা বোর্ডে সেরা

৮ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

গাজায় এখনো আতঙ্ক ছড়াচ্ছে ইসরায়েলের ‘বিস্ফোরক রোবট’
গাজায় এখনো আতঙ্ক ছড়াচ্ছে ইসরায়েলের ‘বিস্ফোরক রোবট’

১১ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেষ দল হিসেবে টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে আরব আমিরাত
শেষ দল হিসেবে টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে আরব আমিরাত

১২ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার
বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার

২৩ মিনিট আগে | অর্থনীতি

ঢাকায় আজ জুলাই সনদ সাক্ষরসহ যেসব কর্মসূচি রয়েছে
ঢাকায় আজ জুলাই সনদ সাক্ষরসহ যেসব কর্মসূচি রয়েছে

২৩ মিনিট আগে | জাতীয়

রাকসু নির্বাচনে কোন পদে কারা জয়ী
রাকসু নির্বাচনে কোন পদে কারা জয়ী

২৪ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

নেইমারের সঙ্গে নতুন চুক্তির আলোচনা স্থগিত সান্তোসের
নেইমারের সঙ্গে নতুন চুক্তির আলোচনা স্থগিত সান্তোসের

২৪ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

জিএসপি প্লাস সুবিধা পেতে নেদারল্যান্ডসের সহায়তা চেয়েছে বাংলাদেশ
জিএসপি প্লাস সুবিধা পেতে নেদারল্যান্ডসের সহায়তা চেয়েছে বাংলাদেশ

৩১ মিনিট আগে | জাতীয়

নাইক্ষ্যংছড়িতে ১ লাখ পিস ইয়াবা জব্দ
নাইক্ষ্যংছড়িতে ১ লাখ পিস ইয়াবা জব্দ

৪৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

হামাসকে কড়া হুঁশিয়ারি দিলেন ট্রাম্প
হামাসকে কড়া হুঁশিয়ারি দিলেন ট্রাম্প

৪৯ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাফল্যের ধারা অব্যাহত রেখেছে সামসুল হক খান স্কুল অ্যান্ড কলেজ
সাফল্যের ধারা অব্যাহত রেখেছে সামসুল হক খান স্কুল অ্যান্ড কলেজ

৫২ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

সেনাবাহিনীকে সব বিতর্কের ঊর্ধ্বে রাখতেই হবে
সেনাবাহিনীকে সব বিতর্কের ঊর্ধ্বে রাখতেই হবে

১ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

মেঘলা থাকতে পারে ঢাকার আকাশ, বৃষ্টির আভাস নেই
মেঘলা থাকতে পারে ঢাকার আকাশ, বৃষ্টির আভাস নেই

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

প্রায় ১৭ ঘণ্টা পর নিয়ন্ত্রণে সিইপিজেডের আগুন, ধসে গেছে ভবনের ছাদ
প্রায় ১৭ ঘণ্টা পর নিয়ন্ত্রণে সিইপিজেডের আগুন, ধসে গেছে ভবনের ছাদ

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ইসরায়েল সমর্থকরা নিষিদ্ধ হলো ইউরোপা লিগের ম্যাচে
ইসরায়েল সমর্থকরা নিষিদ্ধ হলো ইউরোপা লিগের ম্যাচে

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সংসদ ভবন এলাকায় সব ধরনের ড্রোন ওড়ানো নিষেধ
সংসদ ভবন এলাকায় সব ধরনের ড্রোন ওড়ানো নিষেধ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ট্রাম্প-পুতিনের দীর্ঘ ফোনালাপ, হাঙ্গেরিতে বৈঠকের ঘোষণা
ট্রাম্প-পুতিনের দীর্ঘ ফোনালাপ, হাঙ্গেরিতে বৈঠকের ঘোষণা

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভিপি-এজিএস শিবিরের মোস্তাকুর-সালমান, জিএস আম্মার
ভিপি-এজিএস শিবিরের মোস্তাকুর-সালমান, জিএস আম্মার

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

জুলাই জাতীয় সনদ স্বাক্ষর আজ
জুলাই জাতীয় সনদ স্বাক্ষর আজ

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কেনিয়ার সাবেক প্রধানমন্ত্রীর লাশ দেখতে গিয়ে নিরাপত্তাবাহিনীর গুলিতে নিহত ৪
কেনিয়ার সাবেক প্রধানমন্ত্রীর লাশ দেখতে গিয়ে নিরাপত্তাবাহিনীর গুলিতে নিহত ৪

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নভেম্বরে সেনেগাল ও তিউনিসিয়ার বিপক্ষে খেলবে ব্রাজিল
নভেম্বরে সেনেগাল ও তিউনিসিয়ার বিপক্ষে খেলবে ব্রাজিল

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কেনিয়ার বিরোধীদলীয় নেতা রাইলা ওডিঙ্গা মারা গেছেন
কেনিয়ার বিরোধীদলীয় নেতা রাইলা ওডিঙ্গা মারা গেছেন

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাকসু নির্বাচনে জয়ের পথে শিবির
রাকসু নির্বাচনে জয়ের পথে শিবির

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৭ অক্টোবর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৭ অক্টোবর)

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

খেলায় ফিরলেন টেম্বা বাভুমা
খেলায় ফিরলেন টেম্বা বাভুমা

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইনসাফ কায়েমে মহানবী (সা.)-এর আদর্শ
ইনসাফ কায়েমে মহানবী (সা.)-এর আদর্শ

৩ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

স্থায়ী যুদ্ধবিরতির বল ‘আফগান তালেবানের কোর্টে’: পাকিস্তানের প্রধানমন্ত্রী
স্থায়ী যুদ্ধবিরতির বল ‘আফগান তালেবানের কোর্টে’: পাকিস্তানের প্রধানমন্ত্রী

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
শনিবার খোলা থাকবে ব্যাংক
শনিবার খোলা থাকবে ব্যাংক

১৬ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

‘কিছুদিনের মধ্যে জাতীয় বেতন স্কেল’
‘কিছুদিনের মধ্যে জাতীয় বেতন স্কেল’

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ওয়ানডেতে অস্ট্রেলিয়ার বিপক্ষে সর্বোচ্চ রানের রেকর্ড বাংলাদেশের
ওয়ানডেতে অস্ট্রেলিয়ার বিপক্ষে সর্বোচ্চ রানের রেকর্ড বাংলাদেশের

১৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

তিনটি শর্ত না মানলে জুলাই সনদে সই করবে না এনসিপি
তিনটি শর্ত না মানলে জুলাই সনদে সই করবে না এনসিপি

২০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

চট্টগ্রাম ইপিজেডে ভয়াবহ আগুন, নিয়ন্ত্রণে ১৭ ইউনিট
চট্টগ্রাম ইপিজেডে ভয়াবহ আগুন, নিয়ন্ত্রণে ১৭ ইউনিট

১৯ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

শেখ হাসিনা-কামালের ১৪০০ বার মৃত্যুদণ্ড হওয়া উচিত: চিফ প্রসিকিউটর
শেখ হাসিনা-কামালের ১৪০০ বার মৃত্যুদণ্ড হওয়া উচিত: চিফ প্রসিকিউটর

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সিআইএকে অভিযানের অনুমতি দিলেন ট্রাম্প, ভেনেজুয়েলায় সরাসরি মার্কিন হামলা?
সিআইএকে অভিযানের অনুমতি দিলেন ট্রাম্প, ভেনেজুয়েলায় সরাসরি মার্কিন হামলা?

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চীন-তুরস্ক-ফ্রান্স থেকে ১৩২ যুদ্ধবিমান কিনছে ইন্দোনেশিয়া
চীন-তুরস্ক-ফ্রান্স থেকে ১৩২ যুদ্ধবিমান কিনছে ইন্দোনেশিয়া

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কেন সমুদ্রে বিস্ফোরিত হয় আলোচিত ডুবোযান টাইটান, জানাল যুক্তরাষ্ট্র
কেন সমুদ্রে বিস্ফোরিত হয় আলোচিত ডুবোযান টাইটান, জানাল যুক্তরাষ্ট্র

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১৩৬ দিন অন্ধকারে থাকবে কানাডার যে এলাকা
১৩৬ দিন অন্ধকারে থাকবে কানাডার যে এলাকা

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জুলাই সনদ স্বাক্ষর অনুষ্ঠানে খালেদা জিয়াকে আমন্ত্রণ জানাল ঐকমত্য কমিশন
জুলাই সনদ স্বাক্ষর অনুষ্ঠানে খালেদা জিয়াকে আমন্ত্রণ জানাল ঐকমত্য কমিশন

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

২০২৬ সালের ঈদুল ফিতরের সম্ভাব্য তারিখ জানিয়েছেন জ্যোতির্বিদরা
২০২৬ সালের ঈদুল ফিতরের সম্ভাব্য তারিখ জানিয়েছেন জ্যোতির্বিদরা

১৩ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

ইসরায়েলি হামলায় হুথির সামরিক প্রধান নিহত
ইসরায়েলি হামলায় হুথির সামরিক প্রধান নিহত

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘ভারত-সমর্থিত’ ৩৪ সন্ত্রাসীকে হত্যা করল পাকিস্তান
‘ভারত-সমর্থিত’ ৩৪ সন্ত্রাসীকে হত্যা করল পাকিস্তান

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘এবার এইচএসসির ফলের বাস্তব চিত্র সামনে এসেছে’
‘এবার এইচএসসির ফলের বাস্তব চিত্র সামনে এসেছে’

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ওয়ানডে দলে ফিরলেন সৌম্য, বাদ নাঈম-নাহিদ
ওয়ানডে দলে ফিরলেন সৌম্য, বাদ নাঈম-নাহিদ

১৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মেট্রোরেল চলাচলের নতুন সময়সূচি প্রকাশ
মেট্রোরেল চলাচলের নতুন সময়সূচি প্রকাশ

১৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

জুলাই সনদ স্বাক্ষর অনুষ্ঠানে অংশ না নেওয়ার ঘোষণা এনসিপির
জুলাই সনদ স্বাক্ষর অনুষ্ঠানে অংশ না নেওয়ার ঘোষণা এনসিপির

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

যশোর বোর্ডে ২০ কলেজে শতভাগ ফেল
যশোর বোর্ডে ২০ কলেজে শতভাগ ফেল

২০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বসুন্ধরা কমিউনিটি পার্ক উদ্বোধন
বসুন্ধরা কমিউনিটি পার্ক উদ্বোধন

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বীর মুক্তিযোদ্ধা সাহাবুদ্দিন আহমেদের রাষ্ট্রীয় ফিউনারেল প্যারেড অনুষ্ঠিত
বীর মুক্তিযোদ্ধা সাহাবুদ্দিন আহমেদের রাষ্ট্রীয় ফিউনারেল প্যারেড অনুষ্ঠিত

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

লাখো মানুষের হাতে মশাল, ‘জাগো বাহে, তিস্তা বাঁচাই’ স্লোগানে উত্তাল উত্তরাঞ্চল
লাখো মানুষের হাতে মশাল, ‘জাগো বাহে, তিস্তা বাঁচাই’ স্লোগানে উত্তাল উত্তরাঞ্চল

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চাকসুতে বিজয়ীদের সংবর্ধনা দিলেন ছাত্রদলের সাধারণ সম্পাদক
চাকসুতে বিজয়ীদের সংবর্ধনা দিলেন ছাত্রদলের সাধারণ সম্পাদক

১০ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

শতাব্দীর সেরা ডিভোর্সে ১ বিলিয়ন ডলার থেকে মুক্তি পেলেন দ. কোরিয়ার ধনকুবের
শতাব্দীর সেরা ডিভোর্সে ১ বিলিয়ন ডলার থেকে মুক্তি পেলেন দ. কোরিয়ার ধনকুবের

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নিয়ন্ত্রণে আসেনি সিইপিজেডের আগুন, ঝুঁকিপূর্ণ হয়ে পড়েছে কারখানার ভবন
নিয়ন্ত্রণে আসেনি সিইপিজেডের আগুন, ঝুঁকিপূর্ণ হয়ে পড়েছে কারখানার ভবন

১৫ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ভিপি-এজিএস শিবিরের মোস্তাকুর-সালমান, জিএস আম্মার
ভিপি-এজিএস শিবিরের মোস্তাকুর-সালমান, জিএস আম্মার

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

রুশ তেল কেনা বন্ধ, ট্রাম্পের দাবির জবাবে যা বললো ভারত
রুশ তেল কেনা বন্ধ, ট্রাম্পের দাবির জবাবে যা বললো ভারত

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এইচএসসির ফল পুনঃনিরীক্ষণে নতুন নিয়ম, জেনে নিন কীভাবে
এইচএসসির ফল পুনঃনিরীক্ষণে নতুন নিয়ম, জেনে নিন কীভাবে

২২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

নেত্রকোনায় প্রধান শিক্ষকের রহস্যজনক মৃত্যু, স্ত্রী গ্রেফতার
নেত্রকোনায় প্রধান শিক্ষকের রহস্যজনক মৃত্যু, স্ত্রী গ্রেফতার

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ছাত্রদলের ৪ নেতা বহিষ্কার
ছাত্রদলের ৪ নেতা বহিষ্কার

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রিন্ট সর্বাধিক
গাজায় ফের যুদ্ধের শঙ্কা
গাজায় ফের যুদ্ধের শঙ্কা

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপির মনোনয়ন চান নারী নেত্রীসহ চারজন
বিএনপির মনোনয়ন চান নারী নেত্রীসহ চারজন

নগর জীবন

ছোট হয়েছে রুটি, বেড়েছে দাম
ছোট হয়েছে রুটি, বেড়েছে দাম

পেছনের পৃষ্ঠা

নিখোঁজ হবিগঞ্জের ৩৫ যুবক থামছে না স্বজনদের কান্না
নিখোঁজ হবিগঞ্জের ৩৫ যুবক থামছে না স্বজনদের কান্না

পেছনের পৃষ্ঠা

নিগারদের পাত্তাই দিল না অস্ট্রেলিয়া
নিগারদের পাত্তাই দিল না অস্ট্রেলিয়া

মাঠে ময়দানে

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

মালেক পরিবারের সবাই মিলে লুটপাট
মালেক পরিবারের সবাই মিলে লুটপাট

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপির অর্ধডজন জামায়াতের একক প্রার্থী
বিএনপির অর্ধডজন জামায়াতের একক প্রার্থী

নগর জীবন

সিইপিজেডে ভয়াবহ আগুন
সিইপিজেডে ভয়াবহ আগুন

প্রথম পৃষ্ঠা

জুলাইয়ে কেউ মাস্টারমাইন্ড ছিল না
জুলাইয়ে কেউ মাস্টারমাইন্ড ছিল না

প্রথম পৃষ্ঠা

ডাকসু-জাকসু-চাকসুর প্রতিচ্ছবি আগামীতে জাতি দেখবে
ডাকসু-জাকসু-চাকসুর প্রতিচ্ছবি আগামীতে জাতি দেখবে

প্রথম পৃষ্ঠা

ঐকমত্য কমিশন জাতিকে বিভক্ত করেছে
ঐকমত্য কমিশন জাতিকে বিভক্ত করেছে

নগর জীবন

পাকিস্তানের হামলায় ক্ষতিগ্রস্ত বাড়ির ধ্বংসাবশেষ অপসারণ
পাকিস্তানের হামলায় ক্ষতিগ্রস্ত বাড়ির ধ্বংসাবশেষ অপসারণ

পেছনের পৃষ্ঠা

ভালো নির্বাচনের পথে যত বাধা
ভালো নির্বাচনের পথে যত বাধা

সম্পাদকীয়

ইতিহাস রক্ষা করাই আমাদের কাজ
ইতিহাস রক্ষা করাই আমাদের কাজ

প্রথম পৃষ্ঠা

মানবিকের ফলে ধস ইংরেজিতেও বিপর্যয়
মানবিকের ফলে ধস ইংরেজিতেও বিপর্যয়

প্রথম পৃষ্ঠা

শতভাগ পাসে নেই নামিদামি কলেজ
শতভাগ পাসে নেই নামিদামি কলেজ

নগর জীবন

খালেদা জিয়া মেডিকেল বোর্ডের নিবিড় পর্যবেক্ষণে
খালেদা জিয়া মেডিকেল বোর্ডের নিবিড় পর্যবেক্ষণে

প্রথম পৃষ্ঠা

আয়ুপথ
আয়ুপথ

সাহিত্য

ধর্ম অবমাননা কাঠামোগত ইসলামবিদ্বেষের ফল
ধর্ম অবমাননা কাঠামোগত ইসলামবিদ্বেষের ফল

সম্পাদকীয়

জুলাই হত্যাকাণ্ডের বিচার অবশ্যই হবে
জুলাই হত্যাকাণ্ডের বিচার অবশ্যই হবে

নগর জীবন

নতজানু
নতজানু

সাহিত্য

নৌবাহিনীতে চাকরির নামে প্রতারণায় দুজন গ্রেপ্তার
নৌবাহিনীতে চাকরির নামে প্রতারণায় দুজন গ্রেপ্তার

নগর জীবন

হাসিনার আমলে অনেক নেতার নামে মামলাও হয়নি
হাসিনার আমলে অনেক নেতার নামে মামলাও হয়নি

নগর জীবন

শুরু হচ্ছে ইসির সিরিজ বৈঠক
শুরু হচ্ছে ইসির সিরিজ বৈঠক

প্রথম পৃষ্ঠা

‘ভারত-সমর্থিত’ ৩৪ সন্ত্রাসীকে হত্যা করল পাকিস্তান
‘ভারত-সমর্থিত’ ৩৪ সন্ত্রাসীকে হত্যা করল পাকিস্তান

পূর্ব-পশ্চিম

সমাজমাধ্যমে প্রচার প্রচারণায় মানতে হবে সাত নির্দেশনা
সমাজমাধ্যমে প্রচার প্রচারণায় মানতে হবে সাত নির্দেশনা

পেছনের পৃষ্ঠা

ভোট নিয়ে কোনো আপস নয়
ভোট নিয়ে কোনো আপস নয়

নগর জীবন

১৬ দিনেই হাসপাতালে ভর্তি ১০ হাজার ডেঙ্গু রোগী
১৬ দিনেই হাসপাতালে ভর্তি ১০ হাজার ডেঙ্গু রোগী

পেছনের পৃষ্ঠা

ক্যাপিটাল ড্রামায় ‘খুঁজি তোকে’
ক্যাপিটাল ড্রামায় ‘খুঁজি তোকে’

শোবিজ