শিরোনাম
প্রকাশ: ১৪:১০, বুধবার, ২১ এপ্রিল, ২০২১

‘‘তথাপি ব্লেইম গেইমের শিকার হয় পুলিশ!’’

ইফতেখায়রুল ইসলাম
অনলাইন ভার্সন
‘‘তথাপি ব্লেইম গেইমের শিকার হয় পুলিশ!’’

(লেখাটা একটু বড় তবে পড়লে আমাদের সকলের চরিত্র বুঝা যাবে... হ্যাপি রিডিং)

গতকাল রাতে ভদ্রলোক সরকারি নাম্বারে ফোন করেই বললেন, আপনি কি অমুক বলছেন?
আমি বললাম, জ্বি বলছি!
খুব উত্তেজিত হয়েই বলছেন, দেখেন আপনাদের পুলিশ আমার সাথে কি করেছেন, অন্যায়ভাবে আমার নামে মামলা নিয়েছে!
কী মামলা জিজ্ঞেস করতেই তিনি বললেন, ধর্ষণের মামলা!
আমি বিস্মিত হলাম।
পরমুহূর্তেই জিজ্ঞেস করলাম, কে মামলা করেছে?
তখন বললো আমার আপন বোন মামলা করেছে আর ভিকটিম আমার নিজের ভাগ্নী!
মামলায় ভিকটিম একজন শিশু! নারী ও শিশু নির্যাতন দমন আইনে একটি মামলা করা হয়েছে, যে মামলার বাদী অভিযুক্তের আপন বোন আর ভিকটিম নিজের ভাগ্নী! এর চাইতে আরও বড় জঘন্য অপরাধের নজির আছে হাজারে হাজারে। বাদী বোন, অপরাধী ভাই আর ভিকটিম কিশোরী ভাগ্নী! ব্লেইম গেইমের শিকার কে? অসৎ মায়ের অপ্রিয় সন্তান পুলিশ! কি বিচিত্র না?

মামলা না নিলে বলা হবে ধর্ষিতার মামলা নেয়নি পুলিশ আর নিলে বলা হবে মিথ্যা মামলা নিলো পুলিশ! অনেক বিষয় বুঝে সিদ্ধান্ত নেয়া গেলেও কিছু স্পর্শকাতর বিষয়ের ক্ষেত্রে সেই সময়ও সুযোগ কোনোটাই থাকে না!

হ্যাঁ, এরকম মিথ্যে মামলার নজিরও কম নেই। এখন সত্যি বের করতে হয় একটি তদন্ত প্রক্রিয়ার মধ্য দিয়ে, এটাই বাস্তবতা! মিথ্যা মামলা করলে দণ্ডবিধি'র ২১১ ধারা মোতাবেক মিথ্যা মামলাকারীর বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেয়ার আবেদন জানিয়ে রিপোর্ট বিজ্ঞ আদালতে প্রেরণও করা হয়। তারপর বিজ্ঞ আদালতই ব্যবস্থা গ্রহণ করেন। সম্প্রতি মিথ্যা মামলা করার অভিযোগে কয়েকজনকে শাস্তিও প্রদান করা হয়েছে। এরকম মিথ্যা মামলার বাদীদের শাস্তি প্রাপ্তির বিষয়গুলো বেশি বেশি সামনে আসলে, মিথ্যা অভিযোগকারীদের এই প্রবণতা কমবে বলে বিশ্বাস করি!

জামিন যোগ্য অপরাধের অপরাধী বিজ্ঞ আদালত থেকে জামিন পেয়ে বের হয়ে আসলে আইনি বিষয়ে অচেতন বাদী বলেন, টাকা খেয়ে পুলিশ আসামি ছেড়ে দিয়েছে! হাস্যকর শোনালেও সত্যি উচ্চশিক্ষায় শিক্ষিত ব্যক্তিও একই কথা বলেন। কারণ আইন জানেন না! না জানতেই পারেন দরকার না হলে জানবেন কেন? শেখানোর শুরুটা অতীব জরুরি! সেটা নিশ্চয়ই পুলিশ শেখাবে না। আমাদের শিক্ষাব্যবস্থায় আইনের গুরুত্বপূর্ণ বিষয় সকলের জন্য আবশ্যিক করে দেয়া এখন সময়ের দাবি। এতে সকলেরই সুবিধা নিশ্চিত হবে। 
জায়গা সম্পত্তি,  আর্থিক লেনদেন, প্লট ও ফ্ল্যাটের সমস্যা এর সবকিছুই দেওয়ানী আদালতের বিষয়! মানুষজন এ সংক্রান্তে সাহায্য চাইলে পুলিশ অপারগতা প্রকাশ করলে অথবা বিজ্ঞ আদালতে যেয়ে মামলা দায়ের করতে বললে ভুক্তভোগী বলে বসেন পুলিশের কাছে বিচার চেয়ে পেলাম না! আরে ভাই বিচারের দায় ও দায়িত্ব কি আমার? আইনে এ বিষয়ে স্পষ্টতই বলা আছে তথাপি ব্লেইম গেইমের শিকার হয় পুলিশ! এক্ষেত্রে কখনো সামাজিক পুলিশিংয়ের অংশ হিসেবে জিডি'র প্রেক্ষিতে আমরা দুই পক্ষকে ডেকে সমস্যা শুনার চেষ্টা করি। পারস্পরিক সমঝোতা করে দেয়ার এই চেষ্টা কখনো সফল হয়, কখনো বিফল হয়! এখানে সমঝোতা না এলে আদালতের দ্বারস্থ হওয়ার পরামর্শ দেয়া ছাড়া আর কোনো বিকল্প থাকে না।

হাজারে হাজারে মামলা হয় প্রতিনিয়ত। তদন্ত প্রক্রিয়ার মধ্য দিয়ে সঠিক সিদ্ধান্ত জানালেও বাদী নয়তো বিবাদী পুলিশের উপর নাখোশ হন! একটা বিশাল অংশ এই আইনি প্রক্রিয়ার মধ্য দিয়েই পুলিশের উপর বীতশ্রদ্ধ থাকেন সবসময়। 
চোর, ডাকাত, ধর্ষকসহ বিভিন্ন অপরাধের সাথে জড়িত অপরাধীর নিজের ও তাদের পরিবারের কাছেও পুলিশ অতীব খারাপ। দুষ্টু পুলিশ কেন অযথা গ্রেফতার করতে আসে! পেশাগত ও অবস্থানগত কারণে এত ঋনাত্মক প্রভাবের মাঝে পুলিশের গ্রহণযোগ্যতা ধনাত্মক হবে এটি একটি ইউটোপিয়ান প্রত্যাশা!

নিয়ম না মানতে মানতে এদেশের একটি বিশাল অংশ মনেই করেন, নিয়ম মানাটাই ভুল। তারা নিজের ভুল তথা অপরাধকে ডিফেন্ড করেন আরেকটি অপরাধ দিয়ে। ধরেন কারো একজনের গাড়ি আটকালে তিনি বলতে থাকেন, ওই যে আরেকজন যে নিয়ম মানছেন না তাকে ধরেন না কেন? একজন, দুইজন অফিসার একসাথে যে কয়েকজনকে ধরতে পারবে না, এটাই স্বাভাবিক! তাদের এই মজার ক্ষোভ আসলে অন্য জায়গায়, নিয়ম তো প্রায়ই ভাঙেন, আগে ধৃত হন নাই তো এখন হবেন কেন!

নিয়ম ভাঙলে কোনো সমস্যা নেই এই বিশ্বাস ধরে রাখতে চাওয়া মানুষজন অন্যের উপর আইনের প্রয়োগ হওয়া পর্যন্ত আইনকে পছন্দ করেন, নিজের কাঁধে বর্তালে আইন বেজায় খারাপ, আইনের মানুষ দ্বিগুণ খারাপ। তারা ভুলেই যান উন্নত বিশ্বের মতো আমাদের দেশে গাড়ির স্পিড লিমিট থেকে ধরে বিভিন্ন আইন ভঙ্গের বিষয়গুলো স্বয়ংক্রিয়ভাবে কোনো যন্ত্রের কাজ নয়, অফিসারকে নিজে করতে হয়। সেরকম থাকলে না হয় আপনাদের আর ধরাধরির বিষয় আসতো না, বাড়িতেই জরিমানার অর্থ পৌঁছে যেতো। এই আমাদের দেশে সিগন্যাল সাইন ও লাইট থাকা সত্ত্বেও ট্রাফিক পুলিশকে হাতের ইশারা দিয়ে, রাস্তার মাঝে দাঁড়িয়ে গাড়ি থামাতে হয়। পিক আওয়ারে মাত্র ২০ মিনিটের জন্য সরিয়ে দিন ট্রাফিক পুলিশ, নিজেদের চরিত্র নিজের চোখেই দেখতে পাবেন।
 
এই উপরোক্ত মানুষজনের কাছে পুলিশ শত চেষ্টা করলেও বন্ধু হতে পারবে না, এটা সম্ভবও নয়! তাঁরা আপনার কাছ থেকে মানবিকতা ও বন্ধুত্বসুলভ আচরণ প্রত্যাশা করলেও, নিজেরা সেই পথ ভুলেও মাড়াবেন না! কারণ দেশের আইন ইতোমধ্যেই আইনের মাধ্যমেই এই আইন ভঙ্গকারী মানুষজনের সাথে পুলিশের দূরত্ব সৃষ্টি করে দিয়েছে এবং সেটি দোষের নয়! ওয়ান সাইডেড বন্ধুতার চেয়ে পেশাদারী আচরণের চূড়ান্ত প্রকাশই শ্রেয়তর বলে মনে করি।

সম্মানিত নাগরিকগণ যারা আইন মেনে চলেন, আইনের প্রতি শ্রদ্ধাশীল তাঁদের সাথেই বন্ধুতা ও পেশাদারিত্বের মেলবন্ধন হোক! কারণ বলা যায় না, সকলের বন্ধু হয়ে গেলে চোর, ডাকাতসহ সকল অপরাধী আবার না বন্ধুত্বের দাবি নিয়ে চলে আসেন!
ক্ষমতার প্রদর্শনকারীরা তো আরো কয়েক ডিগ্রি উপরে। গুলশানে নিজের গর্ভধারিণী স্ত্রীকে নিয়ে ফিরছি পথেই সম্পূর্ণ উল্টো রাস্তা দিয়ে একটি গাড়ি রীতিমতো ছুটে এসে আমাদের গাড়িকে জোরালোভাবে ধাক্কা দেয়। ভয়ার্ত চোখে নিজের স্ত্রীর দিকে তাকাই। তাঁকে একটু স্থির করে গাড়ি থেকে নেমে বিশেষ ব্যক্তিদের জিজ্ঞেস করতেই নানা যুক্তির দোহাই দিচ্ছিলেন। আমি তাৎক্ষণিক পুলিশকে জানাতেই ভদ্রলোক বলে বসলেন, আপনাকে চাইলেই দেখে নিতে পারি। এত বিশাল ক্ষমতার অধিকারী একজনের ক্ষমতা দেখার আমারও ভীষণ ইচ্ছে হলো। অবস্থা বেগতিক দেখে পরমুহূর্তে ভদ্রলোক কি মনে করে আমার সহধর্মিণীকে ভাবি বলে দুঃখপ্রকাশ করলেন! গাড়ি ক্ষতিগ্রস্ত হওয়া সত্ত্বেও কোনো ক্ষতিপূরণ গ্রহণ ছাড়াই বিদায় দিলাম তাঁদের। সম্পূর্ণ উল্টো রাস্তা দিয়ে গাড়ি দিয়ে আমাকে ক্ষতিগ্রস্ত করার পর আবার আমাকেই দেখে নেবার মানসিকতা! 'ইয়েস দ্যাট ইজ হাও উই আর'!  
লিখতে ইচ্ছে করে না যদিও, তাও লিখি। আপনাদের অনেকের ভুলে যাওয়া চরিত্র মনে করিয়ে দিতে লিখে যাই। আপনাদের, আমাদের স্মৃতিশক্তি আবার গোল্ড ফিশের মতো কিনা, তাই স্মরণ করিয়ে দিতে আসি বারবার, আপনারা আবার কিছু মনে করেন না যেন!
ক্ষমতার কথা যে বলছিলাম এর আবার রকমফের রয়েছে আর এই বিভিন্ন ধরনের ক্ষমতার বাতাবরণে আবৃত মানুষ  ক্ষমতার প্রদর্শন করেই ফেলেন কোনো না কোনোভাবে! সেক্ষেত্রে আইন ভঙ্গ হলো কিনা সেটি তাদের কনসার্ন নয়! তিনি এক্ষেত্রে নিয়মের ধার ধারতে চান না। বৈধ আইনি দায়িত্ব পালন করতে গিয়ে আমি কার ছেলে, আমি কার অমুক, আমি কার তমুক এসব শুনে আমাদের অফিসারদের ঠাণ্ডা থাকার চেষ্টা করতে হয়। চাকরিটাই এমন। কখনো গুটিকয়েক হয়তো মানসিক স্থিরতা হারিয়ে ফেলেন, দিনশেষে নিয়ম ভাঙার এই শহরে স্থিরতা ধরে রাখা যে এক বিশাল সংগ্রাম সেটি আরাম কেদারায় বসে কজনই বা বুঝবেন!
না একদমই বলছি না কারো বিচ্যুতি নেই। আমাদের পুলিশ সদস্যদের বিচ্যুতির প্রেক্ষিতে তাদের বিরুদ্ধে গৃহীত অভ্যন্তরীণ ব্যবস্থা যতটা নেয়া হয় তার দৃষ্টান্ত আশেপাশে খুব কমই দৃশ্যমান। 
লঘু পাপ হলে আপনার মতো এই সদস্যের চাকরি থাকা উচিত না বলে ফেলা লোকজনের জ্ঞাতার্থে জানাই, এখানেও বিধিবদ্ধ নিয়ম রয়েছে, চাইলেই কাউকে জোরপূর্বক আপনার অযাচিত চাওয়ার মতো চাকরি থেকে বহিস্কার করা যায় না! তারপরও ডিমোশন, অর্থ কর্তন, পদচুত্যিসহ বিভিন্ন ব্যবস্থা প্রতিনিয়ত নেয়া হয়, হচ্ছে! অভ্যন্তরীণ বিষয় বিধায় অজানা থেকে যায় এসব বিষয়। আইন আর বিধি যাই-ই বলেন সেখানে আত্মপক্ষ সমর্থনের সুযোগ থাকবেই, ফৌজদারী অপরাধে জড়িয়ে পড়া অপরাধীও সেই সুযোগ পান। অবশ্য আপনাদের দোষ দিয়েও লাভ নাই, যতটুকু আইনের বেসিকস জানা দরকার সেটিই যখন জানা থাকে না তখন প্রতিষ্ঠান কীভাবে অভ্যন্তরীণ শাস্তি নিশ্চিত করে সেটি কস্মিনকালেও জানা থাকার কথা না। হাতে মোবাইল আর ইন্টারনেট থাকলে এখন সকলেই আইনবিশারদ হয়ে যান, আইন না জানা থাকলেও খেয়াল করে দেখেন, পুলিশের কোনো সদস্য অপরাধ করলে তার সাফাই পুলিশ কখনোই গায় না, পুলিশ শুধু ব্যক্তির দায়কে প্রতিষ্ঠানের উপর চাপিয়ে দিতে নিরুৎসাহিত করে। বিস্ময়করভাবে তখন নিয়ম ভাঙা দলের সদস্যরা এটি সমগ্র পুলিশের দায় হিসেবেই বিবেচনা করতে চান। অন্যদিকে পুলিশের ভাল কোনো কাজ হলে সেটিকে আবার সেই নিয়ম ভাঙা গ্রুপের সদস্যগণ শুধু ব্যক্তির অর্জন বলেই মানতে চান, প্রতিষ্ঠানকে মোটেও অর্জনের ভাগ দিতে চান না! কি সুন্দর তাই না? এরূপ বিচিত্র জাজমেন্ট, কেউ আমাদের দেশে এসে আমাদের কাছ থেকে শিখে যাক!

যদি বলি বুকে হাত দিয়ে বলুন তো, আপনি ভাল মানুষ কিনা? যদি বলি নিজেকে জিজ্ঞেস করুন, আপনি প্রতিনিয়ত ছোট, বড় আইন ভাঙেন কিনা! খুব অল্প সংখ্যক মানুষই বুকে হাত দিয়ে নিজের সুদৃঢ় অবস্থানের জানান দিতে পারবেন! এখন হয়তো বলে বসবেন, উন্নত বিশ্বের মত আপনাদেরও কেন আমরা জোর করে নিয়ম মানাই না! সমস্যা এখানেই, উন্নত বিশ্বের মতো হতে চাইলে বিভিন্ন প্রভাবকের উপস্থিতি সঠিক হতে হয় তবেই সামগ্রিক চিত্র বদলায়! উন্নত পুলিশ পেতে চাইলে আপনাকে উন্নত নাগরিকের মতো আচরণ করা শিখতেই হবে। আর জানেন তো আইন দিয়ে সবকিছুর বাস্তবায়ন কখনোই সম্ভব নয়, যেমনটি আমাদের সম্মানিত আইজিপি ড. বেনজীর আহমেদ বিপিএম (বার) স্যার বলেন, আইন প্রণীত হলে আমরা ধরেই নেই ৯০ ভাগ মানুষ সেটি মানবেন, যারা মানবেন না তাদের জন্যই আমরা সেটি এনফোর্স করতে চাই! আমাদের দেশে তাকালেই আমরা দেখতে পাই, আইনের প্রতি আমরা কত সংবেদনশীল ও শ্রদ্ধাশীল! এনফোর্সের চেয়ে আমরা স্বতঃস্ফূর্তভাবে আইন মান্য করার প্রবণতার উপর জোর দিতে চাইলেও আমাদের অনেকের চাওয়া ঠিক উল্টোটাই!

জানি না জীবদ্দশায় সত্যিকার অর্থে 'কথায় ও কাজে এক' মানুষের উপস্থিতি অধিক সংখ্যক হারে এ দেশে দেখতে পাবে কিনা? যতদিন বেঁচে থাকি, পুলিশ বাদে বাকি সব ভাল মানুষের দেশে আমি সেই সুদিনের অপেক্ষায় থাকবো!


লেখক : ডিএমপির এডিসি (মিডিয়া অ্যান্ড পিআর)

(ফেসবুক থেকে সংগৃহীত) 

 

বিডি প্রতিদিন/ফারজানা

এই বিভাগের আরও খবর
৩০টি বিদেশি নম্বর থেকে হত্যার হুমকি পেয়েছি : ওসমান হাদি
৩০টি বিদেশি নম্বর থেকে হত্যার হুমকি পেয়েছি : ওসমান হাদি
রাজনীতিকে সর্বস্তরের মানুষের কাছে পৌঁছে দিতে চাই
রাজনীতিকে সর্বস্তরের মানুষের কাছে পৌঁছে দিতে চাই
ফেসবুকে ‘হ্যাঁ’ ও ‘না’ পোস্টের প্রতিযোগিতা
ফেসবুকে ‘হ্যাঁ’ ও ‘না’ পোস্টের প্রতিযোগিতা
এনসিপিকে কেন শাপলা দেওয়া যাবে না, ব্যাখ্যা দিলেন নীলা ইসরাফিল
এনসিপিকে কেন শাপলা দেওয়া যাবে না, ব্যাখ্যা দিলেন নীলা ইসরাফিল
ইশরাকের সাথে বিয়ে কবে? ফেসবুক পোস্টে জানালেন নুসরাত নিজেই
ইশরাকের সাথে বিয়ে কবে? ফেসবুক পোস্টে জানালেন নুসরাত নিজেই
যেখানে আওয়ামী লীগ, সেখানেই মাইর : হামিম
যেখানে আওয়ামী লীগ, সেখানেই মাইর : হামিম
আখতারের ওপর হামলার ঘটনায় যা বললেন সারজিস
আখতারের ওপর হামলার ঘটনায় যা বললেন সারজিস
‘রাজনৈতিক নেতাদের অনিরাপদ রেখে সরকার প্রধানের এয়ারপোর্ট প্রস্থান লজ্জাজনক’
‘রাজনৈতিক নেতাদের অনিরাপদ রেখে সরকার প্রধানের এয়ারপোর্ট প্রস্থান লজ্জাজনক’
ডাকসু নির্বাচন গণতন্ত্র অভিমুখী বিশাল পদযাত্রা: আসিফ নজরুল
ডাকসু নির্বাচন গণতন্ত্র অভিমুখী বিশাল পদযাত্রা: আসিফ নজরুল
এক হাজার কোটি টাকার মালিক সুমন, ফেসবুকে জাওয়াদ নির্ঝর
এক হাজার কোটি টাকার মালিক সুমন, ফেসবুকে জাওয়াদ নির্ঝর
‌‘এতো আশ্চর্য আর কোনোদিন হইনি’
‌‘এতো আশ্চর্য আর কোনোদিন হইনি’
আশিক চৌধুরী ইস্যুতে ক্ষমা চাইলেন ছাত্রদলের সেই নেত্রী
আশিক চৌধুরী ইস্যুতে ক্ষমা চাইলেন ছাত্রদলের সেই নেত্রী
সর্বশেষ খবর
দুটি ছবি থেকে বাদ, তবুও নিজের অবস্থানে অটল দীপিকা
দুটি ছবি থেকে বাদ, তবুও নিজের অবস্থানে অটল দীপিকা

১১ মিনিট আগে | শোবিজ

যেসব কাজে পরস্পরকে সহযোগিতা করা আবশ্যক
যেসব কাজে পরস্পরকে সহযোগিতা করা আবশ্যক

৪৩ মিনিট আগে | ইসলামী জীবন

প্রাচীন মিসরীয় সভ্যতার নানা দিক
প্রাচীন মিসরীয় সভ্যতার নানা দিক

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

সকালে খালি পেটে পেয়ারা খাওয়ার স্বাস্থ্য উপকারিতা
সকালে খালি পেটে পেয়ারা খাওয়ার স্বাস্থ্য উপকারিতা

২ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

রাজস্থানে শুটিং চলাকালীন অল্পের জন্য প্রাণে বেঁচেছিলেন বিবেক
রাজস্থানে শুটিং চলাকালীন অল্পের জন্য প্রাণে বেঁচেছিলেন বিবেক

২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

এবার বিমানবন্দর রেলস্টেশনে ককটেল বিস্ফোরণ
এবার বিমানবন্দর রেলস্টেশনে ককটেল বিস্ফোরণ

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

হাজারীবাগ বেড়িবাঁধে দাঁড়িয়ে থাকা বাসে আগুন
হাজারীবাগ বেড়িবাঁধে দাঁড়িয়ে থাকা বাসে আগুন

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

মাওয়া এক্সপ্রেসওয়েতে পৃথক দুর্ঘটনায় দুই পথচারীর মৃত্যু
মাওয়া এক্সপ্রেসওয়েতে পৃথক দুর্ঘটনায় দুই পথচারীর মৃত্যু

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সবচেয়ে ছোট দেশ হিসেবে বিশ্বকাপের কাছাকাছি কুরাসাও
সবচেয়ে ছোট দেশ হিসেবে বিশ্বকাপের কাছাকাছি কুরাসাও

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

জলবায়ু অর্থায়ন কোনো দরকষাকষির বিষয় নয়, টিকে থাকার প্রশ্ন: ফরিদা আখতার
জলবায়ু অর্থায়ন কোনো দরকষাকষির বিষয় নয়, টিকে থাকার প্রশ্ন: ফরিদা আখতার

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জর্জিয়াকে ৪-০ গোলে উড়িয়ে বিশ্বকাপের দুয়ারে স্পেন
জর্জিয়াকে ৪-০ গোলে উড়িয়ে বিশ্বকাপের দুয়ারে স্পেন

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মুন্সীগঞ্জে কুইজ প্রতিযোগিতা অনুষ্ঠিত
মুন্সীগঞ্জে কুইজ প্রতিযোগিতা অনুষ্ঠিত

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পাকুন্দিয়ায় আগুনে পুড়ল চার দোকান
পাকুন্দিয়ায় আগুনে পুড়ল চার দোকান

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নবুয়তের শেষ আলো মুহাম্মদ (সা.)
নবুয়তের শেষ আলো মুহাম্মদ (সা.)

৬ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

ব্রাহ্মণবাড়িয়ার বাঞ্ছারামপুরে ইয়াবাসহ দুই যুবক আটক
ব্রাহ্মণবাড়িয়ার বাঞ্ছারামপুরে ইয়াবাসহ দুই যুবক আটক

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নির্বাচন নিয়ে সংশয়ের অবসান
নির্বাচন নিয়ে সংশয়ের অবসান

৬ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

আগারগাঁওয়ে ককটেল বিস্ফোরণ
আগারগাঁওয়ে ককটেল বিস্ফোরণ

৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

নিষিদ্ধ গন্ধম ও বাংলাদেশের রাজনীতি
নিষিদ্ধ গন্ধম ও বাংলাদেশের রাজনীতি

৬ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

সেনেগালকে হারিয়ে প্রতিশোধ নিল ব্রাজিল
সেনেগালকে হারিয়ে প্রতিশোধ নিল ব্রাজিল

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভাঙ্গা থানায় হামলার ঘটনায় আ.লীগের তিন নেতা গ্রেফতার
ভাঙ্গা থানায় হামলার ঘটনায় আ.লীগের তিন নেতা গ্রেফতার

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রমজান ও ঈদুল ফিতরের সম্ভাব্য তারিখ জানালো আরব আমিরাত
রমজান ও ঈদুল ফিতরের সম্ভাব্য তারিখ জানালো আরব আমিরাত

৭ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

‘যে দলের প্রধান পালিয়ে গেছে, তার কথায় বিভ্রান্ত হওয়ার কিছু নাই’
‘যে দলের প্রধান পালিয়ে গেছে, তার কথায় বিভ্রান্ত হওয়ার কিছু নাই’

৭ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

বিএনপি নেতাকে কুপিয়ে হত্যা, মরদেহের পাশে মিলল গুলির খোসা
বিএনপি নেতাকে কুপিয়ে হত্যা, মরদেহের পাশে মিলল গুলির খোসা

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিএনপি এখনো জনপ্রিয় হতে পারেনি, জামায়াত হয়েছে: ডা. তাহের
বিএনপি এখনো জনপ্রিয় হতে পারেনি, জামায়াত হয়েছে: ডা. তাহের

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রাজবাড়ী জেলা কৃষক লীগের আহ্বায়ক গ্রেফতার
রাজবাড়ী জেলা কৃষক লীগের আহ্বায়ক গ্রেফতার

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিচারকের ছেলে হত্যার আসামির বক্তব্য ভাইরাল, ৪ পুলিশ বরখাস্ত
বিচারকের ছেলে হত্যার আসামির বক্তব্য ভাইরাল, ৪ পুলিশ বরখাস্ত

৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

এক দশক পর বড় পর্দায় ‘বজরঙ্গি ভাইজান’ সিনেমার সেই মুন্নি
এক দশক পর বড় পর্দায় ‘বজরঙ্গি ভাইজান’ সিনেমার সেই মুন্নি

৮ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

লক্ষ্মীপুরে বিএনপি নেতাকে কুপিয়ে হত্যা
লক্ষ্মীপুরে বিএনপি নেতাকে কুপিয়ে হত্যা

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নওগাঁয় চোর চক্রের ৭ সদস্য গ্রেফতার
নওগাঁয় চোর চক্রের ৭ সদস্য গ্রেফতার

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

স্বর্ণের দাম কমেছে
স্বর্ণের দাম কমেছে

৯ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

সর্বাধিক পঠিত
‘হানি ট্র্যাপে’ ফেলে আশরাফুলকে ২৬ টুকরো করে বন্ধু জরেজ
‘হানি ট্র্যাপে’ ফেলে আশরাফুলকে ২৬ টুকরো করে বন্ধু জরেজ

১৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

স্ত্রীর মামলায় হিরো আলম গ্রেফতার
স্ত্রীর মামলায় হিরো আলম গ্রেফতার

১৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ট্রাম্পের অতীত সম্পর্কের নতুন তথ্য ফাঁস
ট্রাম্পের অতীত সম্পর্কের নতুন তথ্য ফাঁস

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অনলাইনে প্রেম, ভারতে ‘ভালো চাকরির’ প্রলোভন; অতঃপর কলেজছাত্রীকে পাচার
অনলাইনে প্রেম, ভারতে ‘ভালো চাকরির’ প্রলোভন; অতঃপর কলেজছাত্রীকে পাচার

১৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিচারকের ছেলে হত্যার ঘটনায় বক্তব্য প্রকাশ, আরএমপি কমিশনারকে তলব
বিচারকের ছেলে হত্যার ঘটনায় বক্তব্য প্রকাশ, আরএমপি কমিশনারকে তলব

১৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে খতমে নবুওয়ত মহাসম্মেলনে জনতার ঢল
সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে খতমে নবুওয়ত মহাসম্মেলনে জনতার ঢল

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তেল ট্যাংকার জব্দ করল ইরান, যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে উত্তেজনার শঙ্কা
তেল ট্যাংকার জব্দ করল ইরান, যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে উত্তেজনার শঙ্কা

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘বিএনপি ক্ষমতায় গেলে ‘আল্লাহর উপর আস্থা ও বিশ্বাস’ সংবিধানে পুনর্বহাল করা হবে’
‘বিএনপি ক্ষমতায় গেলে ‘আল্লাহর উপর আস্থা ও বিশ্বাস’ সংবিধানে পুনর্বহাল করা হবে’

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ছাত্র উপদেষ্টারা জুলাইকে বিক্রি করে দিয়েছে : মুনতাসির মাহমুদ
ছাত্র উপদেষ্টারা জুলাইকে বিক্রি করে দিয়েছে : মুনতাসির মাহমুদ

১৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

২০২৬ বিশ্বকাপে জায়গা নিশ্চিত করল যারা
২০২৬ বিশ্বকাপে জায়গা নিশ্চিত করল যারা

১৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বিহারে সবচেয়ে কম বয়সি বিধায়ক কে এই মৈথিলী ঠাকুর?
বিহারে সবচেয়ে কম বয়সি বিধায়ক কে এই মৈথিলী ঠাকুর?

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিচারকের ছেলে হত্যার আসামির বক্তব্য ভাইরাল, ৪ পুলিশ বরখাস্ত
বিচারকের ছেলে হত্যার আসামির বক্তব্য ভাইরাল, ৪ পুলিশ বরখাস্ত

৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বিএনপি নেতা ইকবালকে মনোনয়ন দেওয়ার দাবিতে একযোগে ১৮ স্থানে মশাল মিছিল
বিএনপি নেতা ইকবালকে মনোনয়ন দেওয়ার দাবিতে একযোগে ১৮ স্থানে মশাল মিছিল

১৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আজ থেকে সীমিত পরিসরে নতুন ইউনিফর্মে পুলিশ
আজ থেকে সীমিত পরিসরে নতুন ইউনিফর্মে পুলিশ

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নাতবউকে ধর্ষণের অভিযোগে জুতাপেটা, পুলিশে সোপর্দ
নাতবউকে ধর্ষণের অভিযোগে জুতাপেটা, পুলিশে সোপর্দ

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

স্ত্রীর গলাকাটা মরদেহের পাশেই পড়ে ছিলেন আহত স্বামী
স্ত্রীর গলাকাটা মরদেহের পাশেই পড়ে ছিলেন আহত স্বামী

২০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

লকডাউন আর বেহেশতের টিকিট বিলিকারীদের মধ্যে সম্পর্ক আছে : এ্যানী
লকডাউন আর বেহেশতের টিকিট বিলিকারীদের মধ্যে সম্পর্ক আছে : এ্যানী

১৪ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

গণভোটে ‘না’ বলার সুযোগ কোথায়, প্রশ্ন রিজভীর
গণভোটে ‘না’ বলার সুযোগ কোথায়, প্রশ্ন রিজভীর

১৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

টি-টোয়েন্টিতে বৈভবের বিশ্বরেকর্ড
টি-টোয়েন্টিতে বৈভবের বিশ্বরেকর্ড

২০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ঢাকা–নারায়ণগঞ্জ রুট : মাসে ৬০০ টাকায় যতবার খুশি ঢাকায় যাতায়াত
ঢাকা–নারায়ণগঞ্জ রুট : মাসে ৬০০ টাকায় যতবার খুশি ঢাকায় যাতায়াত

২০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চীনে হাজার টনের নতুন স্বর্ণখনি সন্ধান
চীনে হাজার টনের নতুন স্বর্ণখনি সন্ধান

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অস্থিরতার ফাঁদে দেশ!
অস্থিরতার ফাঁদে দেশ!

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এবারের নির্বাচন ১৪, ১৮ ও ২৪’র মতো হলে জাতির ভাগ্যে দুর্ভোগ আছে: গোলাম পরওয়ার
এবারের নির্বাচন ১৪, ১৮ ও ২৪’র মতো হলে জাতির ভাগ্যে দুর্ভোগ আছে: গোলাম পরওয়ার

১৮ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

খতমে নবুওয়ত মহাসম্মেলনে সালাহউদ্দিন আহমদ
খতমে নবুওয়ত মহাসম্মেলনে সালাহউদ্দিন আহমদ

১৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

নির্বাচন ঘিরে ৯ দিন মাঠে থাকবে আইনশৃঙ্খলা বাহিনী: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
নির্বাচন ঘিরে ৯ দিন মাঠে থাকবে আইনশৃঙ্খলা বাহিনী: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এবার শাকিবের নায়িকা হচ্ছেন পাকিস্তানের অভিনেত্রী
এবার শাকিবের নায়িকা হচ্ছেন পাকিস্তানের অভিনেত্রী

২০ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

সাঈদ আনোয়ারের রেকর্ডে ভাগ বসালেন বাবর আজম
সাঈদ আনোয়ারের রেকর্ডে ভাগ বসালেন বাবর আজম

২১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

জম্মু–কাশ্মিরে থানায় ভয়াবহ বিস্ফোরণ, নিহত ৯
জম্মু–কাশ্মিরে থানায় ভয়াবহ বিস্ফোরণ, নিহত ৯

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একটি দল বিএনপিতে বিভেদ সৃষ্টির চেষ্টা করছে: মির্জা ফখরুল
একটি দল বিএনপিতে বিভেদ সৃষ্টির চেষ্টা করছে: মির্জা ফখরুল

১৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সোমবার শেষবারের মতো রিংয়ে নামছেন জন সিনা
সোমবার শেষবারের মতো রিংয়ে নামছেন জন সিনা

১৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

প্রিন্ট সর্বাধিক
বউ পিটিয়ে জেলখাটা ব্যক্তি হলেন ডিসি!
বউ পিটিয়ে জেলখাটা ব্যক্তি হলেন ডিসি!

প্রথম পৃষ্ঠা

ডিসেম্বরে নির্বাচনি তফসিল
ডিসেম্বরে নির্বাচনি তফসিল

প্রথম পৃষ্ঠা

হাসিনার মামলার রায় কাল, কড়া নিরাপত্তা
হাসিনার মামলার রায় কাল, কড়া নিরাপত্তা

প্রথম পৃষ্ঠা

নতুন পোশাকে মাঠে পুলিশ
নতুন পোশাকে মাঠে পুলিশ

পেছনের পৃষ্ঠা

ভারত পরীক্ষায় পাস করবে কি বাংলাদেশ
ভারত পরীক্ষায় পাস করবে কি বাংলাদেশ

মাঠে ময়দানে

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

প্রমোদতরি হিসেবে ফিরল শতবর্ষী প্যাডেল স্টিমার
প্রমোদতরি হিসেবে ফিরল শতবর্ষী প্যাডেল স্টিমার

পেছনের পৃষ্ঠা

নির্বাচনি প্রচারে সব দল
নির্বাচনি প্রচারে সব দল

প্রথম পৃষ্ঠা

থামছেই না খাদ্যপণ্যে ভেজাল
থামছেই না খাদ্যপণ্যে ভেজাল

নগর জীবন

হুমায়ূন আহমেদ বলেছিলেন ‘বারীর সুরে মধু ঝরে’
হুমায়ূন আহমেদ বলেছিলেন ‘বারীর সুরে মধু ঝরে’

শোবিজ

নভেম্বরেও আগ্রাসি ডেঙ্গু
নভেম্বরেও আগ্রাসি ডেঙ্গু

পেছনের পৃষ্ঠা

নবান্নের ঘ্রাণে ভরে উঠেছে কৃষকের আঙিনা
নবান্নের ঘ্রাণে ভরে উঠেছে কৃষকের আঙিনা

পেছনের পৃষ্ঠা

নায়ক খলনায়কের সেরা জুটি
নায়ক খলনায়কের সেরা জুটি

শোবিজ

তারেক রহমানসহ সব প্রার্থীর নিরাপত্তা নিশ্চিতের দাবি
তারেক রহমানসহ সব প্রার্থীর নিরাপত্তা নিশ্চিতের দাবি

প্রথম পৃষ্ঠা

উর্বশীর জীবন পরিবর্তন
উর্বশীর জীবন পরিবর্তন

শোবিজ

টাকার বিনিময়ে বদলি লক্ষ্য দুর্নীতি
টাকার বিনিময়ে বদলি লক্ষ্য দুর্নীতি

প্রথম পৃষ্ঠা

গণভোট নিয়ে এখনো নানান প্রশ্ন
গণভোট নিয়ে এখনো নানান প্রশ্ন

প্রথম পৃষ্ঠা

ভোটে ব্যাঘাত ঘটানোর মতো শক্তি আ. লীগের নেই
ভোটে ব্যাঘাত ঘটানোর মতো শক্তি আ. লীগের নেই

প্রথম পৃষ্ঠা

মার্কিনিরা এখনো নারী নেতৃত্বের জন্য প্রস্তুত নয় : মিশেল
মার্কিনিরা এখনো নারী নেতৃত্বের জন্য প্রস্তুত নয় : মিশেল

প্রথম পৃষ্ঠা

বিতর্কিতদের চিহ্নিত করা হচ্ছে
বিতর্কিতদের চিহ্নিত করা হচ্ছে

প্রথম পৃষ্ঠা

উপদেষ্টা ও এনসিপি নেতাদের নিয়ে বিস্ফোরক মন্তব্য
উপদেষ্টা ও এনসিপি নেতাদের নিয়ে বিস্ফোরক মন্তব্য

পেছনের পৃষ্ঠা

প্রার্থী খুঁজছে এনসিপি
প্রার্থী খুঁজছে এনসিপি

প্রথম পৃষ্ঠা

ইউরোপের পোশাক আমদানি বেড়েছে
ইউরোপের পোশাক আমদানি বেড়েছে

পেছনের পৃষ্ঠা

খতমে নবুয়ত মহাসম্মেলনে মানুষের ঢল
খতমে নবুয়ত মহাসম্মেলনে মানুষের ঢল

প্রথম পৃষ্ঠা

আগামী নির্বাচনেই দেশের ভবিষ্যৎ নির্ধারণ
আগামী নির্বাচনেই দেশের ভবিষ্যৎ নির্ধারণ

প্রথম পৃষ্ঠা

নিম্নমানের তারের জন্য কার্গো ভিলেজে আগুন
নিম্নমানের তারের জন্য কার্গো ভিলেজে আগুন

প্রথম পৃষ্ঠা

১৪, ১৮ ও ২৪-এর মতো নির্বাচন হলে দুর্ভোগ নেমে আসবে
১৪, ১৮ ও ২৪-এর মতো নির্বাচন হলে দুর্ভোগ নেমে আসবে

প্রথম পৃষ্ঠা

বিচারকের ছেলে হত্যায় লিমন রিমান্ডে
বিচারকের ছেলে হত্যায় লিমন রিমান্ডে

পেছনের পৃষ্ঠা

আগুনসন্ত্রাস থামছেই না
আগুনসন্ত্রাস থামছেই না

প্রথম পৃষ্ঠা

পালিয়েছে ছাত্রদল নেতা গ্রেপ্তার পরিবারের সদস্য
পালিয়েছে ছাত্রদল নেতা গ্রেপ্তার পরিবারের সদস্য

খবর