শিরোনাম
প্রকাশ: ১৪:১০, বুধবার, ২১ এপ্রিল, ২০২১

‘‘তথাপি ব্লেইম গেইমের শিকার হয় পুলিশ!’’

ইফতেখায়রুল ইসলাম
অনলাইন ভার্সন
‘‘তথাপি ব্লেইম গেইমের শিকার হয় পুলিশ!’’

(লেখাটা একটু বড় তবে পড়লে আমাদের সকলের চরিত্র বুঝা যাবে... হ্যাপি রিডিং)

গতকাল রাতে ভদ্রলোক সরকারি নাম্বারে ফোন করেই বললেন, আপনি কি অমুক বলছেন?
আমি বললাম, জ্বি বলছি!
খুব উত্তেজিত হয়েই বলছেন, দেখেন আপনাদের পুলিশ আমার সাথে কি করেছেন, অন্যায়ভাবে আমার নামে মামলা নিয়েছে!
কী মামলা জিজ্ঞেস করতেই তিনি বললেন, ধর্ষণের মামলা!
আমি বিস্মিত হলাম।
পরমুহূর্তেই জিজ্ঞেস করলাম, কে মামলা করেছে?
তখন বললো আমার আপন বোন মামলা করেছে আর ভিকটিম আমার নিজের ভাগ্নী!
মামলায় ভিকটিম একজন শিশু! নারী ও শিশু নির্যাতন দমন আইনে একটি মামলা করা হয়েছে, যে মামলার বাদী অভিযুক্তের আপন বোন আর ভিকটিম নিজের ভাগ্নী! এর চাইতে আরও বড় জঘন্য অপরাধের নজির আছে হাজারে হাজারে। বাদী বোন, অপরাধী ভাই আর ভিকটিম কিশোরী ভাগ্নী! ব্লেইম গেইমের শিকার কে? অসৎ মায়ের অপ্রিয় সন্তান পুলিশ! কি বিচিত্র না?

মামলা না নিলে বলা হবে ধর্ষিতার মামলা নেয়নি পুলিশ আর নিলে বলা হবে মিথ্যা মামলা নিলো পুলিশ! অনেক বিষয় বুঝে সিদ্ধান্ত নেয়া গেলেও কিছু স্পর্শকাতর বিষয়ের ক্ষেত্রে সেই সময়ও সুযোগ কোনোটাই থাকে না!

হ্যাঁ, এরকম মিথ্যে মামলার নজিরও কম নেই। এখন সত্যি বের করতে হয় একটি তদন্ত প্রক্রিয়ার মধ্য দিয়ে, এটাই বাস্তবতা! মিথ্যা মামলা করলে দণ্ডবিধি'র ২১১ ধারা মোতাবেক মিথ্যা মামলাকারীর বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেয়ার আবেদন জানিয়ে রিপোর্ট বিজ্ঞ আদালতে প্রেরণও করা হয়। তারপর বিজ্ঞ আদালতই ব্যবস্থা গ্রহণ করেন। সম্প্রতি মিথ্যা মামলা করার অভিযোগে কয়েকজনকে শাস্তিও প্রদান করা হয়েছে। এরকম মিথ্যা মামলার বাদীদের শাস্তি প্রাপ্তির বিষয়গুলো বেশি বেশি সামনে আসলে, মিথ্যা অভিযোগকারীদের এই প্রবণতা কমবে বলে বিশ্বাস করি!

জামিন যোগ্য অপরাধের অপরাধী বিজ্ঞ আদালত থেকে জামিন পেয়ে বের হয়ে আসলে আইনি বিষয়ে অচেতন বাদী বলেন, টাকা খেয়ে পুলিশ আসামি ছেড়ে দিয়েছে! হাস্যকর শোনালেও সত্যি উচ্চশিক্ষায় শিক্ষিত ব্যক্তিও একই কথা বলেন। কারণ আইন জানেন না! না জানতেই পারেন দরকার না হলে জানবেন কেন? শেখানোর শুরুটা অতীব জরুরি! সেটা নিশ্চয়ই পুলিশ শেখাবে না। আমাদের শিক্ষাব্যবস্থায় আইনের গুরুত্বপূর্ণ বিষয় সকলের জন্য আবশ্যিক করে দেয়া এখন সময়ের দাবি। এতে সকলেরই সুবিধা নিশ্চিত হবে। 
জায়গা সম্পত্তি,  আর্থিক লেনদেন, প্লট ও ফ্ল্যাটের সমস্যা এর সবকিছুই দেওয়ানী আদালতের বিষয়! মানুষজন এ সংক্রান্তে সাহায্য চাইলে পুলিশ অপারগতা প্রকাশ করলে অথবা বিজ্ঞ আদালতে যেয়ে মামলা দায়ের করতে বললে ভুক্তভোগী বলে বসেন পুলিশের কাছে বিচার চেয়ে পেলাম না! আরে ভাই বিচারের দায় ও দায়িত্ব কি আমার? আইনে এ বিষয়ে স্পষ্টতই বলা আছে তথাপি ব্লেইম গেইমের শিকার হয় পুলিশ! এক্ষেত্রে কখনো সামাজিক পুলিশিংয়ের অংশ হিসেবে জিডি'র প্রেক্ষিতে আমরা দুই পক্ষকে ডেকে সমস্যা শুনার চেষ্টা করি। পারস্পরিক সমঝোতা করে দেয়ার এই চেষ্টা কখনো সফল হয়, কখনো বিফল হয়! এখানে সমঝোতা না এলে আদালতের দ্বারস্থ হওয়ার পরামর্শ দেয়া ছাড়া আর কোনো বিকল্প থাকে না।

হাজারে হাজারে মামলা হয় প্রতিনিয়ত। তদন্ত প্রক্রিয়ার মধ্য দিয়ে সঠিক সিদ্ধান্ত জানালেও বাদী নয়তো বিবাদী পুলিশের উপর নাখোশ হন! একটা বিশাল অংশ এই আইনি প্রক্রিয়ার মধ্য দিয়েই পুলিশের উপর বীতশ্রদ্ধ থাকেন সবসময়। 
চোর, ডাকাত, ধর্ষকসহ বিভিন্ন অপরাধের সাথে জড়িত অপরাধীর নিজের ও তাদের পরিবারের কাছেও পুলিশ অতীব খারাপ। দুষ্টু পুলিশ কেন অযথা গ্রেফতার করতে আসে! পেশাগত ও অবস্থানগত কারণে এত ঋনাত্মক প্রভাবের মাঝে পুলিশের গ্রহণযোগ্যতা ধনাত্মক হবে এটি একটি ইউটোপিয়ান প্রত্যাশা!

নিয়ম না মানতে মানতে এদেশের একটি বিশাল অংশ মনেই করেন, নিয়ম মানাটাই ভুল। তারা নিজের ভুল তথা অপরাধকে ডিফেন্ড করেন আরেকটি অপরাধ দিয়ে। ধরেন কারো একজনের গাড়ি আটকালে তিনি বলতে থাকেন, ওই যে আরেকজন যে নিয়ম মানছেন না তাকে ধরেন না কেন? একজন, দুইজন অফিসার একসাথে যে কয়েকজনকে ধরতে পারবে না, এটাই স্বাভাবিক! তাদের এই মজার ক্ষোভ আসলে অন্য জায়গায়, নিয়ম তো প্রায়ই ভাঙেন, আগে ধৃত হন নাই তো এখন হবেন কেন!

নিয়ম ভাঙলে কোনো সমস্যা নেই এই বিশ্বাস ধরে রাখতে চাওয়া মানুষজন অন্যের উপর আইনের প্রয়োগ হওয়া পর্যন্ত আইনকে পছন্দ করেন, নিজের কাঁধে বর্তালে আইন বেজায় খারাপ, আইনের মানুষ দ্বিগুণ খারাপ। তারা ভুলেই যান উন্নত বিশ্বের মতো আমাদের দেশে গাড়ির স্পিড লিমিট থেকে ধরে বিভিন্ন আইন ভঙ্গের বিষয়গুলো স্বয়ংক্রিয়ভাবে কোনো যন্ত্রের কাজ নয়, অফিসারকে নিজে করতে হয়। সেরকম থাকলে না হয় আপনাদের আর ধরাধরির বিষয় আসতো না, বাড়িতেই জরিমানার অর্থ পৌঁছে যেতো। এই আমাদের দেশে সিগন্যাল সাইন ও লাইট থাকা সত্ত্বেও ট্রাফিক পুলিশকে হাতের ইশারা দিয়ে, রাস্তার মাঝে দাঁড়িয়ে গাড়ি থামাতে হয়। পিক আওয়ারে মাত্র ২০ মিনিটের জন্য সরিয়ে দিন ট্রাফিক পুলিশ, নিজেদের চরিত্র নিজের চোখেই দেখতে পাবেন।
 
এই উপরোক্ত মানুষজনের কাছে পুলিশ শত চেষ্টা করলেও বন্ধু হতে পারবে না, এটা সম্ভবও নয়! তাঁরা আপনার কাছ থেকে মানবিকতা ও বন্ধুত্বসুলভ আচরণ প্রত্যাশা করলেও, নিজেরা সেই পথ ভুলেও মাড়াবেন না! কারণ দেশের আইন ইতোমধ্যেই আইনের মাধ্যমেই এই আইন ভঙ্গকারী মানুষজনের সাথে পুলিশের দূরত্ব সৃষ্টি করে দিয়েছে এবং সেটি দোষের নয়! ওয়ান সাইডেড বন্ধুতার চেয়ে পেশাদারী আচরণের চূড়ান্ত প্রকাশই শ্রেয়তর বলে মনে করি।

সম্মানিত নাগরিকগণ যারা আইন মেনে চলেন, আইনের প্রতি শ্রদ্ধাশীল তাঁদের সাথেই বন্ধুতা ও পেশাদারিত্বের মেলবন্ধন হোক! কারণ বলা যায় না, সকলের বন্ধু হয়ে গেলে চোর, ডাকাতসহ সকল অপরাধী আবার না বন্ধুত্বের দাবি নিয়ে চলে আসেন!
ক্ষমতার প্রদর্শনকারীরা তো আরো কয়েক ডিগ্রি উপরে। গুলশানে নিজের গর্ভধারিণী স্ত্রীকে নিয়ে ফিরছি পথেই সম্পূর্ণ উল্টো রাস্তা দিয়ে একটি গাড়ি রীতিমতো ছুটে এসে আমাদের গাড়িকে জোরালোভাবে ধাক্কা দেয়। ভয়ার্ত চোখে নিজের স্ত্রীর দিকে তাকাই। তাঁকে একটু স্থির করে গাড়ি থেকে নেমে বিশেষ ব্যক্তিদের জিজ্ঞেস করতেই নানা যুক্তির দোহাই দিচ্ছিলেন। আমি তাৎক্ষণিক পুলিশকে জানাতেই ভদ্রলোক বলে বসলেন, আপনাকে চাইলেই দেখে নিতে পারি। এত বিশাল ক্ষমতার অধিকারী একজনের ক্ষমতা দেখার আমারও ভীষণ ইচ্ছে হলো। অবস্থা বেগতিক দেখে পরমুহূর্তে ভদ্রলোক কি মনে করে আমার সহধর্মিণীকে ভাবি বলে দুঃখপ্রকাশ করলেন! গাড়ি ক্ষতিগ্রস্ত হওয়া সত্ত্বেও কোনো ক্ষতিপূরণ গ্রহণ ছাড়াই বিদায় দিলাম তাঁদের। সম্পূর্ণ উল্টো রাস্তা দিয়ে গাড়ি দিয়ে আমাকে ক্ষতিগ্রস্ত করার পর আবার আমাকেই দেখে নেবার মানসিকতা! 'ইয়েস দ্যাট ইজ হাও উই আর'!  
লিখতে ইচ্ছে করে না যদিও, তাও লিখি। আপনাদের অনেকের ভুলে যাওয়া চরিত্র মনে করিয়ে দিতে লিখে যাই। আপনাদের, আমাদের স্মৃতিশক্তি আবার গোল্ড ফিশের মতো কিনা, তাই স্মরণ করিয়ে দিতে আসি বারবার, আপনারা আবার কিছু মনে করেন না যেন!
ক্ষমতার কথা যে বলছিলাম এর আবার রকমফের রয়েছে আর এই বিভিন্ন ধরনের ক্ষমতার বাতাবরণে আবৃত মানুষ  ক্ষমতার প্রদর্শন করেই ফেলেন কোনো না কোনোভাবে! সেক্ষেত্রে আইন ভঙ্গ হলো কিনা সেটি তাদের কনসার্ন নয়! তিনি এক্ষেত্রে নিয়মের ধার ধারতে চান না। বৈধ আইনি দায়িত্ব পালন করতে গিয়ে আমি কার ছেলে, আমি কার অমুক, আমি কার তমুক এসব শুনে আমাদের অফিসারদের ঠাণ্ডা থাকার চেষ্টা করতে হয়। চাকরিটাই এমন। কখনো গুটিকয়েক হয়তো মানসিক স্থিরতা হারিয়ে ফেলেন, দিনশেষে নিয়ম ভাঙার এই শহরে স্থিরতা ধরে রাখা যে এক বিশাল সংগ্রাম সেটি আরাম কেদারায় বসে কজনই বা বুঝবেন!
না একদমই বলছি না কারো বিচ্যুতি নেই। আমাদের পুলিশ সদস্যদের বিচ্যুতির প্রেক্ষিতে তাদের বিরুদ্ধে গৃহীত অভ্যন্তরীণ ব্যবস্থা যতটা নেয়া হয় তার দৃষ্টান্ত আশেপাশে খুব কমই দৃশ্যমান। 
লঘু পাপ হলে আপনার মতো এই সদস্যের চাকরি থাকা উচিত না বলে ফেলা লোকজনের জ্ঞাতার্থে জানাই, এখানেও বিধিবদ্ধ নিয়ম রয়েছে, চাইলেই কাউকে জোরপূর্বক আপনার অযাচিত চাওয়ার মতো চাকরি থেকে বহিস্কার করা যায় না! তারপরও ডিমোশন, অর্থ কর্তন, পদচুত্যিসহ বিভিন্ন ব্যবস্থা প্রতিনিয়ত নেয়া হয়, হচ্ছে! অভ্যন্তরীণ বিষয় বিধায় অজানা থেকে যায় এসব বিষয়। আইন আর বিধি যাই-ই বলেন সেখানে আত্মপক্ষ সমর্থনের সুযোগ থাকবেই, ফৌজদারী অপরাধে জড়িয়ে পড়া অপরাধীও সেই সুযোগ পান। অবশ্য আপনাদের দোষ দিয়েও লাভ নাই, যতটুকু আইনের বেসিকস জানা দরকার সেটিই যখন জানা থাকে না তখন প্রতিষ্ঠান কীভাবে অভ্যন্তরীণ শাস্তি নিশ্চিত করে সেটি কস্মিনকালেও জানা থাকার কথা না। হাতে মোবাইল আর ইন্টারনেট থাকলে এখন সকলেই আইনবিশারদ হয়ে যান, আইন না জানা থাকলেও খেয়াল করে দেখেন, পুলিশের কোনো সদস্য অপরাধ করলে তার সাফাই পুলিশ কখনোই গায় না, পুলিশ শুধু ব্যক্তির দায়কে প্রতিষ্ঠানের উপর চাপিয়ে দিতে নিরুৎসাহিত করে। বিস্ময়করভাবে তখন নিয়ম ভাঙা দলের সদস্যরা এটি সমগ্র পুলিশের দায় হিসেবেই বিবেচনা করতে চান। অন্যদিকে পুলিশের ভাল কোনো কাজ হলে সেটিকে আবার সেই নিয়ম ভাঙা গ্রুপের সদস্যগণ শুধু ব্যক্তির অর্জন বলেই মানতে চান, প্রতিষ্ঠানকে মোটেও অর্জনের ভাগ দিতে চান না! কি সুন্দর তাই না? এরূপ বিচিত্র জাজমেন্ট, কেউ আমাদের দেশে এসে আমাদের কাছ থেকে শিখে যাক!

যদি বলি বুকে হাত দিয়ে বলুন তো, আপনি ভাল মানুষ কিনা? যদি বলি নিজেকে জিজ্ঞেস করুন, আপনি প্রতিনিয়ত ছোট, বড় আইন ভাঙেন কিনা! খুব অল্প সংখ্যক মানুষই বুকে হাত দিয়ে নিজের সুদৃঢ় অবস্থানের জানান দিতে পারবেন! এখন হয়তো বলে বসবেন, উন্নত বিশ্বের মত আপনাদেরও কেন আমরা জোর করে নিয়ম মানাই না! সমস্যা এখানেই, উন্নত বিশ্বের মতো হতে চাইলে বিভিন্ন প্রভাবকের উপস্থিতি সঠিক হতে হয় তবেই সামগ্রিক চিত্র বদলায়! উন্নত পুলিশ পেতে চাইলে আপনাকে উন্নত নাগরিকের মতো আচরণ করা শিখতেই হবে। আর জানেন তো আইন দিয়ে সবকিছুর বাস্তবায়ন কখনোই সম্ভব নয়, যেমনটি আমাদের সম্মানিত আইজিপি ড. বেনজীর আহমেদ বিপিএম (বার) স্যার বলেন, আইন প্রণীত হলে আমরা ধরেই নেই ৯০ ভাগ মানুষ সেটি মানবেন, যারা মানবেন না তাদের জন্যই আমরা সেটি এনফোর্স করতে চাই! আমাদের দেশে তাকালেই আমরা দেখতে পাই, আইনের প্রতি আমরা কত সংবেদনশীল ও শ্রদ্ধাশীল! এনফোর্সের চেয়ে আমরা স্বতঃস্ফূর্তভাবে আইন মান্য করার প্রবণতার উপর জোর দিতে চাইলেও আমাদের অনেকের চাওয়া ঠিক উল্টোটাই!

জানি না জীবদ্দশায় সত্যিকার অর্থে 'কথায় ও কাজে এক' মানুষের উপস্থিতি অধিক সংখ্যক হারে এ দেশে দেখতে পাবে কিনা? যতদিন বেঁচে থাকি, পুলিশ বাদে বাকি সব ভাল মানুষের দেশে আমি সেই সুদিনের অপেক্ষায় থাকবো!


লেখক : ডিএমপির এডিসি (মিডিয়া অ্যান্ড পিআর)

(ফেসবুক থেকে সংগৃহীত) 

 

বিডি প্রতিদিন/ফারজানা

এই বিভাগের আরও খবর
ডাকসু নির্বাচন গণতন্ত্র অভিমুখী বিশাল পদযাত্রা: আসিফ নজরুল
ডাকসু নির্বাচন গণতন্ত্র অভিমুখী বিশাল পদযাত্রা: আসিফ নজরুল
এক হাজার কোটি টাকার মালিক সুমন, ফেসবুকে জাওয়াদ নির্ঝর
এক হাজার কোটি টাকার মালিক সুমন, ফেসবুকে জাওয়াদ নির্ঝর
‌‘এতো আশ্চর্য আর কোনোদিন হইনি’
‌‘এতো আশ্চর্য আর কোনোদিন হইনি’
আশিক চৌধুরী ইস্যুতে ক্ষমা চাইলেন ছাত্রদলের সেই নেত্রী
আশিক চৌধুরী ইস্যুতে ক্ষমা চাইলেন ছাত্রদলের সেই নেত্রী
‘কত বছর ধরে ইন্ডাস্ট্রি ডুবাচ্ছেন সেটা একবার ভাবেন’
‘কত বছর ধরে ইন্ডাস্ট্রি ডুবাচ্ছেন সেটা একবার ভাবেন’
‘একটা সিনেমা আটকে দেয়া মানে কতগুলো স্বপ্নকে দাফন করে দেয়া’
‘একটা সিনেমা আটকে দেয়া মানে কতগুলো স্বপ্নকে দাফন করে দেয়া’
‌এবারের শোভাযাত্রা কেবল আরও ইনক্লুসিভ হবে তা না, আরও কালারফুল হবে
‌এবারের শোভাযাত্রা কেবল আরও ইনক্লুসিভ হবে তা না, আরও কালারফুল হবে
ফেব্রুয়ারিতে ইন্টারনেটে ২৬৮ ভুল তথ্য শনাক্ত করেছে রিউমার স্ক্যানার
ফেব্রুয়ারিতে ইন্টারনেটে ২৬৮ ভুল তথ্য শনাক্ত করেছে রিউমার স্ক্যানার
নতুন জীবনের জন্য দোয়া চাইলেন সারজিস
নতুন জীবনের জন্য দোয়া চাইলেন সারজিস
আগে সুন্দর করে একটু বাঁচি, তারপর হাজারো প্রশ্নের উত্তর দেব
আগে সুন্দর করে একটু বাঁচি, তারপর হাজারো প্রশ্নের উত্তর দেব
হাসিনার কারণে বিএনপিতে যোগ দিতে চেয়েছিলেন তার স্বামী ড. ওয়াজেদ!
হাসিনার কারণে বিএনপিতে যোগ দিতে চেয়েছিলেন তার স্বামী ড. ওয়াজেদ!
জামায়াত নেতাদের প্রশংসা করে ফেসবুকে যা লিখলেন গোলাম রাব্বানী
জামায়াত নেতাদের প্রশংসা করে ফেসবুকে যা লিখলেন গোলাম রাব্বানী
সর্বশেষ খবর
নেপালকে ৪ গোলে উড়িয়ে দিল বাংলাদেশ
নেপালকে ৪ গোলে উড়িয়ে দিল বাংলাদেশ

২১ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসলামি দলগুলোর ঐক্য নিয়ে যে বার্তা দিলেন হেফাজত আমির
ইসলামি দলগুলোর ঐক্য নিয়ে যে বার্তা দিলেন হেফাজত আমির

২৫ মিনিট আগে | রাজনীতি

নবীর তাণ্ডবে আফগানিস্তানের লড়াকু পুঁজি, শঙ্কায় বাংলাদেশ
নবীর তাণ্ডবে আফগানিস্তানের লড়াকু পুঁজি, শঙ্কায় বাংলাদেশ

২৮ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

১৩ ঘণ্টা বন্ধ থাকবে গ্রামীণফোনের রিচার্জ সেবা
১৩ ঘণ্টা বন্ধ থাকবে গ্রামীণফোনের রিচার্জ সেবা

৩৩ মিনিট আগে | কর্পোরেট কর্নার

শিশু নিপীড়নের অভিযোগে যুবক আটক
শিশু নিপীড়নের অভিযোগে যুবক আটক

৪৪ মিনিট আগে | চায়ের দেশ

সেপ্টেম্বরের ১৭ দিনে রেমিট্যান্স এলো ১৭৭ কোটি মার্কিন ডলার
সেপ্টেম্বরের ১৭ দিনে রেমিট্যান্স এলো ১৭৭ কোটি মার্কিন ডলার

৪৯ মিনিট আগে | অর্থনীতি

ব্যাকটেরিয়া ব্যবহার করে পরিবেশবান্ধব প্লাস্টিকের উপাদান তৈরি বিজ্ঞানীদের
ব্যাকটেরিয়া ব্যবহার করে পরিবেশবান্ধব প্লাস্টিকের উপাদান তৈরি বিজ্ঞানীদের

১ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

পিআর নিয়ে আন্দোলন নির্বাচন নস্যাতের ষড়যন্ত্র: প্রিন্স
পিআর নিয়ে আন্দোলন নির্বাচন নস্যাতের ষড়যন্ত্র: প্রিন্স

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কুড়িগ্রামে নদ-নদীর পানি বৃদ্ধি
কুড়িগ্রামে নদ-নদীর পানি বৃদ্ধি

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চাঁদপুরে ভোক্তার অভিযানে জরিমানা
চাঁদপুরে ভোক্তার অভিযানে জরিমানা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সিলেটে ব্যাটারিচালিত রিকশা চলবে না : পুলিশ কমিশনার
সিলেটে ব্যাটারিচালিত রিকশা চলবে না : পুলিশ কমিশনার

১ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

যে সকল ভারতীয়দের ভিসা দেবে না যুক্তরাষ্ট্র
যে সকল ভারতীয়দের ভিসা দেবে না যুক্তরাষ্ট্র

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৯১ রানে ৬ উইকেট হারিয়ে চাপে আফগানিস্তান
৯১ রানে ৬ উইকেট হারিয়ে চাপে আফগানিস্তান

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নওগাঁয় সৌহার্দ্য সমাবেশ অনুষ্ঠিত
নওগাঁয় সৌহার্দ্য সমাবেশ অনুষ্ঠিত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জুলাই বিপ্লব পরবর্তীতে র‌্যাবের কার্যক্রম প্রশংসিত হয়েছে: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
জুলাই বিপ্লব পরবর্তীতে র‌্যাবের কার্যক্রম প্রশংসিত হয়েছে: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বরিশালে নিষিদ্ধ জাল উদ্ধার
বরিশালে নিষিদ্ধ জাল উদ্ধার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নির্বাচন বানচালে ষড়যন্ত্রের ডালপালা মেলতে শুরু করেছে : নবীউল্লাহ নবী
নির্বাচন বানচালে ষড়যন্ত্রের ডালপালা মেলতে শুরু করেছে : নবীউল্লাহ নবী

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সার সংকটে ঝিনাইদহের কৃষক, উৎপাদন খরচ বাড়ার শঙ্কা
সার সংকটে ঝিনাইদহের কৃষক, উৎপাদন খরচ বাড়ার শঙ্কা

১ ঘণ্টা আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

ঐকমত্য কমিশনের আলোচনার মাধ্যমে রাজনৈতিক মতভিন্নতার শান্তিপূর্ণ সমাধান হবে : প্রেস সচিব
ঐকমত্য কমিশনের আলোচনার মাধ্যমে রাজনৈতিক মতভিন্নতার শান্তিপূর্ণ সমাধান হবে : প্রেস সচিব

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

লিবিয়ায় মাফিয়াদের গুলিতে নিহত মাদারীপুরের যুবক
লিবিয়ায় মাফিয়াদের গুলিতে নিহত মাদারীপুরের যুবক

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পটিয়ায় বাসচাপায় নারীর মৃত্যু
পটিয়ায় বাসচাপায় নারীর মৃত্যু

২ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ট্রাম্পের সঙ্গে আমার কোনও সম্পর্ক নেই: ব্রাজিল প্রেসিডেন্ট
ট্রাম্পের সঙ্গে আমার কোনও সম্পর্ক নেই: ব্রাজিল প্রেসিডেন্ট

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শ্রীপুর উপজেলা আন্তঃস্কুল ফুটবল টুর্নামেন্টের ফাইনাল খেলা অনুষ্ঠিত
শ্রীপুর উপজেলা আন্তঃস্কুল ফুটবল টুর্নামেন্টের ফাইনাল খেলা অনুষ্ঠিত

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পুকুরে ডুবে শিশুর মৃত্যু
পুকুরে ডুবে শিশুর মৃত্যু

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সিরাজগঞ্জে স্ত্রী হত্যায় স্বামীর যাবজ্জীবন
সিরাজগঞ্জে স্ত্রী হত্যায় স্বামীর যাবজ্জীবন

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জুলাই সনদ বাস্তবায়ন না হলে জাতীয় বিপর্যয় অনিবার্য: জালালুদ্দীন আহমদ
জুলাই সনদ বাস্তবায়ন না হলে জাতীয় বিপর্যয় অনিবার্য: জালালুদ্দীন আহমদ

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

টেকনাফে ইয়াবাসহ রোহিঙ্গা আটক
টেকনাফে ইয়াবাসহ রোহিঙ্গা আটক

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ফিকি লিডারশিপ একাডেমি চালুর উদ্যোগ
ফিকি লিডারশিপ একাডেমি চালুর উদ্যোগ

২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় সরকারি চাল জব্দ
ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় সরকারি চাল জব্দ

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে টস জিতে ব্যাটিংয়ে আফগানিস্তান
শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে টস জিতে ব্যাটিংয়ে আফগানিস্তান

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সর্বাধিক পঠিত
শ্রীলঙ্কা বনাম আফগানিস্তান: ব্যাটিং-বোলিংয়ে কে এগিয়ে?
শ্রীলঙ্কা বনাম আফগানিস্তান: ব্যাটিং-বোলিংয়ে কে এগিয়ে?

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আজ মুখোমুখি শ্রীলংকা-আফগানিস্তান, যে সমীকরণের সামনে টাইগাররা
আজ মুখোমুখি শ্রীলংকা-আফগানিস্তান, যে সমীকরণের সামনে টাইগাররা

১৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সমুদ্রে মিলেছে আট ধরনের ভারী খনিজ
সমুদ্রে মিলেছে আট ধরনের ভারী খনিজ

২১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

এশিয়া কাপে আবারও মুখোমুখি হচ্ছে ভারত-পাকিস্তান
এশিয়া কাপে আবারও মুখোমুখি হচ্ছে ভারত-পাকিস্তান

১৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সৌদি-পাকিস্তান প্রতিরক্ষা চুক্তি, চিন্তিত ভারত-ইসরায়েল?
সৌদি-পাকিস্তান প্রতিরক্ষা চুক্তি, চিন্তিত ভারত-ইসরায়েল?

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাঁচ ব্যাংক মার্জারের খবরে হতাশা-উদ্বেগ
পাঁচ ব্যাংক মার্জারের খবরে হতাশা-উদ্বেগ

১৪ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

আফগানিস্তান সফরে মাওলানা মামুনুল হকসহ ওলামায়ে কেরামের প্রতিনিধি দল
আফগানিস্তান সফরে মাওলানা মামুনুল হকসহ ওলামায়ে কেরামের প্রতিনিধি দল

১০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

স্কুল-কলেজের সভাপতির পদ নিয়ে নতুন নির্দেশনা
স্কুল-কলেজের সভাপতির পদ নিয়ে নতুন নির্দেশনা

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিশ্ব বাঁশ দিবস আজ
বিশ্ব বাঁশ দিবস আজ

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কাতার হামলা নিয়ে মুখ খুললেন বেঁচে যাওয়া শীর্ষ হামাস নেতা হামাদ
কাতার হামলা নিয়ে মুখ খুললেন বেঁচে যাওয়া শীর্ষ হামাস নেতা হামাদ

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১ কাপ কফির দাম ৮৩ হাজার টাকা!
১ কাপ কফির দাম ৮৩ হাজার টাকা!

২১ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

রাজকীয় অভ্যর্থনার পর ট্রাম্পের যুক্তরাজ্য সফর মোড় নিয়েছে রাজনৈতিক
রাজকীয় অভ্যর্থনার পর ট্রাম্পের যুক্তরাজ্য সফর মোড় নিয়েছে রাজনৈতিক

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারত-পাকিস্তানসহ ২৩ দেশকে ‘প্রধান মাদক পাচারকারী’ চিহ্নিত করলেন ট্রাম্প
ভারত-পাকিস্তানসহ ২৩ দেশকে ‘প্রধান মাদক পাচারকারী’ চিহ্নিত করলেন ট্রাম্প

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আমিরাতকে হারিয়ে শেষ চারে ভারতের সঙ্গী পাকিস্তান
আমিরাতকে হারিয়ে শেষ চারে ভারতের সঙ্গী পাকিস্তান

২০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ট্রাম্পের সফর শেষে ফিলিস্তিনকে রাষ্ট্র হিসেবে স্বীকৃতি দেবে যুক্তরাজ্য
ট্রাম্পের সফর শেষে ফিলিস্তিনকে রাষ্ট্র হিসেবে স্বীকৃতি দেবে যুক্তরাজ্য

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিমানবন্দরের নিরাপত্তা নিশ্চিতে নতুন বাহিনী ‘এয়ার গার্ড’
বিমানবন্দরের নিরাপত্তা নিশ্চিতে নতুন বাহিনী ‘এয়ার গার্ড’

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ব্রিটেনে ট্রাম্পকে রাজকীয় সংবর্ধনা
ব্রিটেনে ট্রাম্পকে রাজকীয় সংবর্ধনা

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আজ রাজধানীতে জামায়াতসহ ৭ দলের বিক্ষোভ
আজ রাজধানীতে জামায়াতসহ ৭ দলের বিক্ষোভ

১৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ছড়িয়ে পড়ছে নতুন নতুন মাদকদ্রব্য
ছড়িয়ে পড়ছে নতুন নতুন মাদকদ্রব্য

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাবেক ভূমিমন্ত্রী সাইফুজ্জামান ও স্ত্রীর বিরুদ্ধের ‘রেড নোটিশ’ জারির আবেদন
সাবেক ভূমিমন্ত্রী সাইফুজ্জামান ও স্ত্রীর বিরুদ্ধের ‘রেড নোটিশ’ জারির আবেদন

৬ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৮ সেপ্টেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৮ সেপ্টেম্বর)

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের জন্য সুখবর, বাড়ছে বাড়িভাড়া, চিকিৎসা ও উৎসব ভাতা
এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের জন্য সুখবর, বাড়ছে বাড়িভাড়া, চিকিৎসা ও উৎসব ভাতা

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দুই মাসের মধ্যে ট্রাম্পের ২৫ শতাংশ জরিমানা শুল্ক থেকে মুক্তির আশা ভারতের
দুই মাসের মধ্যে ট্রাম্পের ২৫ শতাংশ জরিমানা শুল্ক থেকে মুক্তির আশা ভারতের

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজা নিয়ে নিরাপত্তা পরিষদের ভোট, চাপের মুখে যুক্তরাষ্ট্র
গাজা নিয়ে নিরাপত্তা পরিষদের ভোট, চাপের মুখে যুক্তরাষ্ট্র

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নির্বাচনে ভোটারের আস্থা নিশ্চিত করা আমাদের অন্যতম দায়িত্ব : তারেক রহমান
নির্বাচনে ভোটারের আস্থা নিশ্চিত করা আমাদের অন্যতম দায়িত্ব : তারেক রহমান

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাত কলেজ শিক্ষার্থীদের কঠোর আন্দোলনের হুঁশিয়ারি
সাত কলেজ শিক্ষার্থীদের কঠোর আন্দোলনের হুঁশিয়ারি

৭ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সাজেকের আহতরা চমেকে, রিংকির লাশ নিজ গ্রামে গেল এয়ার অ্যাম্বুলেন্সে
সাজেকের আহতরা চমেকে, রিংকির লাশ নিজ গ্রামে গেল এয়ার অ্যাম্বুলেন্সে

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

যুক্তরাষ্ট্রে দ্বীপে চীনের ‘গুয়াম কিলার’ আতঙ্ক
যুক্তরাষ্ট্রে দ্বীপে চীনের ‘গুয়াম কিলার’ আতঙ্ক

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নির্বাচন কমিশনের হাতেই থাকছে জাতীয় পরিচয়পত্র
নির্বাচন কমিশনের হাতেই থাকছে জাতীয় পরিচয়পত্র

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফেসবুকে কেউ আপনাকে ব্লক করেছে কিনা যেভাবে বুঝবেন
ফেসবুকে কেউ আপনাকে ব্লক করেছে কিনা যেভাবে বুঝবেন

১৩ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

প্রিন্ট সর্বাধিক
টার্গেট এখন বিএনপি মাইনাস
টার্গেট এখন বিএনপি মাইনাস

সম্পাদকীয়

বাংলাদেশ থেকে সস্তায় ইলিশ গেল ভারতে!
বাংলাদেশ থেকে সস্তায় ইলিশ গেল ভারতে!

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

আবার দখল সড়ক
আবার দখল সড়ক

রকমারি নগর পরিক্রমা

বিভাগের এক জেলায় পরীক্ষামূলক পিআর দিন
বিভাগের এক জেলায় পরীক্ষামূলক পিআর দিন

নগর জীবন

পলাতক মালিকদের সম্পত্তি বিক্রি হচ্ছে
পলাতক মালিকদের সম্পত্তি বিক্রি হচ্ছে

নগর জীবন

বিএনপির মনোনয়ন চান চারজন
বিএনপির মনোনয়ন চান চারজন

নগর জীবন

শহীদদের বিতর্কিত করার চেষ্টার অভিযোগে প্রথম আলোয় আগুন
শহীদদের বিতর্কিত করার চেষ্টার অভিযোগে প্রথম আলোয় আগুন

প্রথম পৃষ্ঠা

কিছু শক্তি নির্বাচন বিলম্ব করার চেষ্টায় : ড. ইউনূস
কিছু শক্তি নির্বাচন বিলম্ব করার চেষ্টায় : ড. ইউনূস

প্রথম পৃষ্ঠা

মাঠে বিএনপি-জামায়াতের সঙ্গে অন্যরা
মাঠে বিএনপি-জামায়াতের সঙ্গে অন্যরা

নগর জীবন

আমলাতন্ত্রে আটকা রোবোটিক সার্জারি
আমলাতন্ত্রে আটকা রোবোটিক সার্জারি

পেছনের পৃষ্ঠা

বাঁশ এখন বাণিজ্যিক চাষের উদ্ভিদ
বাঁশ এখন বাণিজ্যিক চাষের উদ্ভিদ

পেছনের পৃষ্ঠা

রংপুরে ভাঙন, সিলেটে পানি বিপৎসীমার ওপরে
রংপুরে ভাঙন, সিলেটে পানি বিপৎসীমার ওপরে

পেছনের পৃষ্ঠা

যেখানেই সাধন সেখানেই দুর্নীতি
যেখানেই সাধন সেখানেই দুর্নীতি

প্রথম পৃষ্ঠা

ইতিহাসে কোনো দিন এরকম কাজ হয়নি
ইতিহাসে কোনো দিন এরকম কাজ হয়নি

প্রথম পৃষ্ঠা

উদ্বোধনী দিনে মুখোমুখি কিংস-ফর্টিস
উদ্বোধনী দিনে মুখোমুখি কিংস-ফর্টিস

মাঠে ময়দানে

বিক্ষোভ অবরোধ ভোগান্তি
বিক্ষোভ অবরোধ ভোগান্তি

প্রথম পৃষ্ঠা

চলতি মাসেই আবার যুগ্মসচিব পদোন্নতি
চলতি মাসেই আবার যুগ্মসচিব পদোন্নতি

পেছনের পৃষ্ঠা

ভারতে পালানোর সময় সাবেক এমপির পিএস গ্রেপ্তার
ভারতে পালানোর সময় সাবেক এমপির পিএস গ্রেপ্তার

নগর জীবন

অভিন্ন দাবিতে জামায়াতসহ সাত দলের বিক্ষোভ আজ
অভিন্ন দাবিতে জামায়াতসহ সাত দলের বিক্ষোভ আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

দেশের প্রধান সমস্যা দুর্নীতি
দেশের প্রধান সমস্যা দুর্নীতি

নগর জীবন

রাজনৈতিক সংকটে যুক্তরাষ্ট্র
রাজনৈতিক সংকটে যুক্তরাষ্ট্র

পূর্ব-পশ্চিম

সব প্রকল্পের টেন্ডার হবে অনলাইনে
সব প্রকল্পের টেন্ডার হবে অনলাইনে

প্রথম পৃষ্ঠা

ভোট দিতে পারবেন না শেখ হাসিনাসহ পরিবারের কেউ
ভোট দিতে পারবেন না শেখ হাসিনাসহ পরিবারের কেউ

প্রথম পৃষ্ঠা

পিআর পদ্ধতি হবে ধ্বংসাত্মক
পিআর পদ্ধতি হবে ধ্বংসাত্মক

নগর জীবন

এলডিসি ইস্যুতে সময়সীমা বেঁধে দিয়ে জাতিসংঘের চিঠি
এলডিসি ইস্যুতে সময়সীমা বেঁধে দিয়ে জাতিসংঘের চিঠি

প্রথম পৃষ্ঠা

দুর্গাপূজা ঘিরে অপচেষ্টার বিরুদ্ধে সতর্ক থাকুন
দুর্গাপূজা ঘিরে অপচেষ্টার বিরুদ্ধে সতর্ক থাকুন

প্রথম পৃষ্ঠা

সাত কলেজ নিয়ে বিশ্ববিদ্যালয় হলে সংকুচিত হবে শিক্ষার সুযোগ
সাত কলেজ নিয়ে বিশ্ববিদ্যালয় হলে সংকুচিত হবে শিক্ষার সুযোগ

নগর জীবন

রোগীর মৃত্যু নিয়ে হাসপাতালে তুলকালাম
রোগীর মৃত্যু নিয়ে হাসপাতালে তুলকালাম

পেছনের পৃষ্ঠা

অচলাবস্থা সৃষ্টি করতে পিআর পদ্ধতির দাবি
অচলাবস্থা সৃষ্টি করতে পিআর পদ্ধতির দাবি

নগর জীবন