শিরোনাম
প্রকাশ: ১৪:১০, বুধবার, ২১ এপ্রিল, ২০২১

‘‘তথাপি ব্লেইম গেইমের শিকার হয় পুলিশ!’’

ইফতেখায়রুল ইসলাম
অনলাইন ভার্সন
‘‘তথাপি ব্লেইম গেইমের শিকার হয় পুলিশ!’’

(লেখাটা একটু বড় তবে পড়লে আমাদের সকলের চরিত্র বুঝা যাবে... হ্যাপি রিডিং)

গতকাল রাতে ভদ্রলোক সরকারি নাম্বারে ফোন করেই বললেন, আপনি কি অমুক বলছেন?
আমি বললাম, জ্বি বলছি!
খুব উত্তেজিত হয়েই বলছেন, দেখেন আপনাদের পুলিশ আমার সাথে কি করেছেন, অন্যায়ভাবে আমার নামে মামলা নিয়েছে!
কী মামলা জিজ্ঞেস করতেই তিনি বললেন, ধর্ষণের মামলা!
আমি বিস্মিত হলাম।
পরমুহূর্তেই জিজ্ঞেস করলাম, কে মামলা করেছে?
তখন বললো আমার আপন বোন মামলা করেছে আর ভিকটিম আমার নিজের ভাগ্নী!
মামলায় ভিকটিম একজন শিশু! নারী ও শিশু নির্যাতন দমন আইনে একটি মামলা করা হয়েছে, যে মামলার বাদী অভিযুক্তের আপন বোন আর ভিকটিম নিজের ভাগ্নী! এর চাইতে আরও বড় জঘন্য অপরাধের নজির আছে হাজারে হাজারে। বাদী বোন, অপরাধী ভাই আর ভিকটিম কিশোরী ভাগ্নী! ব্লেইম গেইমের শিকার কে? অসৎ মায়ের অপ্রিয় সন্তান পুলিশ! কি বিচিত্র না?

মামলা না নিলে বলা হবে ধর্ষিতার মামলা নেয়নি পুলিশ আর নিলে বলা হবে মিথ্যা মামলা নিলো পুলিশ! অনেক বিষয় বুঝে সিদ্ধান্ত নেয়া গেলেও কিছু স্পর্শকাতর বিষয়ের ক্ষেত্রে সেই সময়ও সুযোগ কোনোটাই থাকে না!

হ্যাঁ, এরকম মিথ্যে মামলার নজিরও কম নেই। এখন সত্যি বের করতে হয় একটি তদন্ত প্রক্রিয়ার মধ্য দিয়ে, এটাই বাস্তবতা! মিথ্যা মামলা করলে দণ্ডবিধি'র ২১১ ধারা মোতাবেক মিথ্যা মামলাকারীর বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেয়ার আবেদন জানিয়ে রিপোর্ট বিজ্ঞ আদালতে প্রেরণও করা হয়। তারপর বিজ্ঞ আদালতই ব্যবস্থা গ্রহণ করেন। সম্প্রতি মিথ্যা মামলা করার অভিযোগে কয়েকজনকে শাস্তিও প্রদান করা হয়েছে। এরকম মিথ্যা মামলার বাদীদের শাস্তি প্রাপ্তির বিষয়গুলো বেশি বেশি সামনে আসলে, মিথ্যা অভিযোগকারীদের এই প্রবণতা কমবে বলে বিশ্বাস করি!

জামিন যোগ্য অপরাধের অপরাধী বিজ্ঞ আদালত থেকে জামিন পেয়ে বের হয়ে আসলে আইনি বিষয়ে অচেতন বাদী বলেন, টাকা খেয়ে পুলিশ আসামি ছেড়ে দিয়েছে! হাস্যকর শোনালেও সত্যি উচ্চশিক্ষায় শিক্ষিত ব্যক্তিও একই কথা বলেন। কারণ আইন জানেন না! না জানতেই পারেন দরকার না হলে জানবেন কেন? শেখানোর শুরুটা অতীব জরুরি! সেটা নিশ্চয়ই পুলিশ শেখাবে না। আমাদের শিক্ষাব্যবস্থায় আইনের গুরুত্বপূর্ণ বিষয় সকলের জন্য আবশ্যিক করে দেয়া এখন সময়ের দাবি। এতে সকলেরই সুবিধা নিশ্চিত হবে। 
জায়গা সম্পত্তি,  আর্থিক লেনদেন, প্লট ও ফ্ল্যাটের সমস্যা এর সবকিছুই দেওয়ানী আদালতের বিষয়! মানুষজন এ সংক্রান্তে সাহায্য চাইলে পুলিশ অপারগতা প্রকাশ করলে অথবা বিজ্ঞ আদালতে যেয়ে মামলা দায়ের করতে বললে ভুক্তভোগী বলে বসেন পুলিশের কাছে বিচার চেয়ে পেলাম না! আরে ভাই বিচারের দায় ও দায়িত্ব কি আমার? আইনে এ বিষয়ে স্পষ্টতই বলা আছে তথাপি ব্লেইম গেইমের শিকার হয় পুলিশ! এক্ষেত্রে কখনো সামাজিক পুলিশিংয়ের অংশ হিসেবে জিডি'র প্রেক্ষিতে আমরা দুই পক্ষকে ডেকে সমস্যা শুনার চেষ্টা করি। পারস্পরিক সমঝোতা করে দেয়ার এই চেষ্টা কখনো সফল হয়, কখনো বিফল হয়! এখানে সমঝোতা না এলে আদালতের দ্বারস্থ হওয়ার পরামর্শ দেয়া ছাড়া আর কোনো বিকল্প থাকে না।

হাজারে হাজারে মামলা হয় প্রতিনিয়ত। তদন্ত প্রক্রিয়ার মধ্য দিয়ে সঠিক সিদ্ধান্ত জানালেও বাদী নয়তো বিবাদী পুলিশের উপর নাখোশ হন! একটা বিশাল অংশ এই আইনি প্রক্রিয়ার মধ্য দিয়েই পুলিশের উপর বীতশ্রদ্ধ থাকেন সবসময়। 
চোর, ডাকাত, ধর্ষকসহ বিভিন্ন অপরাধের সাথে জড়িত অপরাধীর নিজের ও তাদের পরিবারের কাছেও পুলিশ অতীব খারাপ। দুষ্টু পুলিশ কেন অযথা গ্রেফতার করতে আসে! পেশাগত ও অবস্থানগত কারণে এত ঋনাত্মক প্রভাবের মাঝে পুলিশের গ্রহণযোগ্যতা ধনাত্মক হবে এটি একটি ইউটোপিয়ান প্রত্যাশা!

নিয়ম না মানতে মানতে এদেশের একটি বিশাল অংশ মনেই করেন, নিয়ম মানাটাই ভুল। তারা নিজের ভুল তথা অপরাধকে ডিফেন্ড করেন আরেকটি অপরাধ দিয়ে। ধরেন কারো একজনের গাড়ি আটকালে তিনি বলতে থাকেন, ওই যে আরেকজন যে নিয়ম মানছেন না তাকে ধরেন না কেন? একজন, দুইজন অফিসার একসাথে যে কয়েকজনকে ধরতে পারবে না, এটাই স্বাভাবিক! তাদের এই মজার ক্ষোভ আসলে অন্য জায়গায়, নিয়ম তো প্রায়ই ভাঙেন, আগে ধৃত হন নাই তো এখন হবেন কেন!

নিয়ম ভাঙলে কোনো সমস্যা নেই এই বিশ্বাস ধরে রাখতে চাওয়া মানুষজন অন্যের উপর আইনের প্রয়োগ হওয়া পর্যন্ত আইনকে পছন্দ করেন, নিজের কাঁধে বর্তালে আইন বেজায় খারাপ, আইনের মানুষ দ্বিগুণ খারাপ। তারা ভুলেই যান উন্নত বিশ্বের মতো আমাদের দেশে গাড়ির স্পিড লিমিট থেকে ধরে বিভিন্ন আইন ভঙ্গের বিষয়গুলো স্বয়ংক্রিয়ভাবে কোনো যন্ত্রের কাজ নয়, অফিসারকে নিজে করতে হয়। সেরকম থাকলে না হয় আপনাদের আর ধরাধরির বিষয় আসতো না, বাড়িতেই জরিমানার অর্থ পৌঁছে যেতো। এই আমাদের দেশে সিগন্যাল সাইন ও লাইট থাকা সত্ত্বেও ট্রাফিক পুলিশকে হাতের ইশারা দিয়ে, রাস্তার মাঝে দাঁড়িয়ে গাড়ি থামাতে হয়। পিক আওয়ারে মাত্র ২০ মিনিটের জন্য সরিয়ে দিন ট্রাফিক পুলিশ, নিজেদের চরিত্র নিজের চোখেই দেখতে পাবেন।
 
এই উপরোক্ত মানুষজনের কাছে পুলিশ শত চেষ্টা করলেও বন্ধু হতে পারবে না, এটা সম্ভবও নয়! তাঁরা আপনার কাছ থেকে মানবিকতা ও বন্ধুত্বসুলভ আচরণ প্রত্যাশা করলেও, নিজেরা সেই পথ ভুলেও মাড়াবেন না! কারণ দেশের আইন ইতোমধ্যেই আইনের মাধ্যমেই এই আইন ভঙ্গকারী মানুষজনের সাথে পুলিশের দূরত্ব সৃষ্টি করে দিয়েছে এবং সেটি দোষের নয়! ওয়ান সাইডেড বন্ধুতার চেয়ে পেশাদারী আচরণের চূড়ান্ত প্রকাশই শ্রেয়তর বলে মনে করি।

সম্মানিত নাগরিকগণ যারা আইন মেনে চলেন, আইনের প্রতি শ্রদ্ধাশীল তাঁদের সাথেই বন্ধুতা ও পেশাদারিত্বের মেলবন্ধন হোক! কারণ বলা যায় না, সকলের বন্ধু হয়ে গেলে চোর, ডাকাতসহ সকল অপরাধী আবার না বন্ধুত্বের দাবি নিয়ে চলে আসেন!
ক্ষমতার প্রদর্শনকারীরা তো আরো কয়েক ডিগ্রি উপরে। গুলশানে নিজের গর্ভধারিণী স্ত্রীকে নিয়ে ফিরছি পথেই সম্পূর্ণ উল্টো রাস্তা দিয়ে একটি গাড়ি রীতিমতো ছুটে এসে আমাদের গাড়িকে জোরালোভাবে ধাক্কা দেয়। ভয়ার্ত চোখে নিজের স্ত্রীর দিকে তাকাই। তাঁকে একটু স্থির করে গাড়ি থেকে নেমে বিশেষ ব্যক্তিদের জিজ্ঞেস করতেই নানা যুক্তির দোহাই দিচ্ছিলেন। আমি তাৎক্ষণিক পুলিশকে জানাতেই ভদ্রলোক বলে বসলেন, আপনাকে চাইলেই দেখে নিতে পারি। এত বিশাল ক্ষমতার অধিকারী একজনের ক্ষমতা দেখার আমারও ভীষণ ইচ্ছে হলো। অবস্থা বেগতিক দেখে পরমুহূর্তে ভদ্রলোক কি মনে করে আমার সহধর্মিণীকে ভাবি বলে দুঃখপ্রকাশ করলেন! গাড়ি ক্ষতিগ্রস্ত হওয়া সত্ত্বেও কোনো ক্ষতিপূরণ গ্রহণ ছাড়াই বিদায় দিলাম তাঁদের। সম্পূর্ণ উল্টো রাস্তা দিয়ে গাড়ি দিয়ে আমাকে ক্ষতিগ্রস্ত করার পর আবার আমাকেই দেখে নেবার মানসিকতা! 'ইয়েস দ্যাট ইজ হাও উই আর'!  
লিখতে ইচ্ছে করে না যদিও, তাও লিখি। আপনাদের অনেকের ভুলে যাওয়া চরিত্র মনে করিয়ে দিতে লিখে যাই। আপনাদের, আমাদের স্মৃতিশক্তি আবার গোল্ড ফিশের মতো কিনা, তাই স্মরণ করিয়ে দিতে আসি বারবার, আপনারা আবার কিছু মনে করেন না যেন!
ক্ষমতার কথা যে বলছিলাম এর আবার রকমফের রয়েছে আর এই বিভিন্ন ধরনের ক্ষমতার বাতাবরণে আবৃত মানুষ  ক্ষমতার প্রদর্শন করেই ফেলেন কোনো না কোনোভাবে! সেক্ষেত্রে আইন ভঙ্গ হলো কিনা সেটি তাদের কনসার্ন নয়! তিনি এক্ষেত্রে নিয়মের ধার ধারতে চান না। বৈধ আইনি দায়িত্ব পালন করতে গিয়ে আমি কার ছেলে, আমি কার অমুক, আমি কার তমুক এসব শুনে আমাদের অফিসারদের ঠাণ্ডা থাকার চেষ্টা করতে হয়। চাকরিটাই এমন। কখনো গুটিকয়েক হয়তো মানসিক স্থিরতা হারিয়ে ফেলেন, দিনশেষে নিয়ম ভাঙার এই শহরে স্থিরতা ধরে রাখা যে এক বিশাল সংগ্রাম সেটি আরাম কেদারায় বসে কজনই বা বুঝবেন!
না একদমই বলছি না কারো বিচ্যুতি নেই। আমাদের পুলিশ সদস্যদের বিচ্যুতির প্রেক্ষিতে তাদের বিরুদ্ধে গৃহীত অভ্যন্তরীণ ব্যবস্থা যতটা নেয়া হয় তার দৃষ্টান্ত আশেপাশে খুব কমই দৃশ্যমান। 
লঘু পাপ হলে আপনার মতো এই সদস্যের চাকরি থাকা উচিত না বলে ফেলা লোকজনের জ্ঞাতার্থে জানাই, এখানেও বিধিবদ্ধ নিয়ম রয়েছে, চাইলেই কাউকে জোরপূর্বক আপনার অযাচিত চাওয়ার মতো চাকরি থেকে বহিস্কার করা যায় না! তারপরও ডিমোশন, অর্থ কর্তন, পদচুত্যিসহ বিভিন্ন ব্যবস্থা প্রতিনিয়ত নেয়া হয়, হচ্ছে! অভ্যন্তরীণ বিষয় বিধায় অজানা থেকে যায় এসব বিষয়। আইন আর বিধি যাই-ই বলেন সেখানে আত্মপক্ষ সমর্থনের সুযোগ থাকবেই, ফৌজদারী অপরাধে জড়িয়ে পড়া অপরাধীও সেই সুযোগ পান। অবশ্য আপনাদের দোষ দিয়েও লাভ নাই, যতটুকু আইনের বেসিকস জানা দরকার সেটিই যখন জানা থাকে না তখন প্রতিষ্ঠান কীভাবে অভ্যন্তরীণ শাস্তি নিশ্চিত করে সেটি কস্মিনকালেও জানা থাকার কথা না। হাতে মোবাইল আর ইন্টারনেট থাকলে এখন সকলেই আইনবিশারদ হয়ে যান, আইন না জানা থাকলেও খেয়াল করে দেখেন, পুলিশের কোনো সদস্য অপরাধ করলে তার সাফাই পুলিশ কখনোই গায় না, পুলিশ শুধু ব্যক্তির দায়কে প্রতিষ্ঠানের উপর চাপিয়ে দিতে নিরুৎসাহিত করে। বিস্ময়করভাবে তখন নিয়ম ভাঙা দলের সদস্যরা এটি সমগ্র পুলিশের দায় হিসেবেই বিবেচনা করতে চান। অন্যদিকে পুলিশের ভাল কোনো কাজ হলে সেটিকে আবার সেই নিয়ম ভাঙা গ্রুপের সদস্যগণ শুধু ব্যক্তির অর্জন বলেই মানতে চান, প্রতিষ্ঠানকে মোটেও অর্জনের ভাগ দিতে চান না! কি সুন্দর তাই না? এরূপ বিচিত্র জাজমেন্ট, কেউ আমাদের দেশে এসে আমাদের কাছ থেকে শিখে যাক!

যদি বলি বুকে হাত দিয়ে বলুন তো, আপনি ভাল মানুষ কিনা? যদি বলি নিজেকে জিজ্ঞেস করুন, আপনি প্রতিনিয়ত ছোট, বড় আইন ভাঙেন কিনা! খুব অল্প সংখ্যক মানুষই বুকে হাত দিয়ে নিজের সুদৃঢ় অবস্থানের জানান দিতে পারবেন! এখন হয়তো বলে বসবেন, উন্নত বিশ্বের মত আপনাদেরও কেন আমরা জোর করে নিয়ম মানাই না! সমস্যা এখানেই, উন্নত বিশ্বের মতো হতে চাইলে বিভিন্ন প্রভাবকের উপস্থিতি সঠিক হতে হয় তবেই সামগ্রিক চিত্র বদলায়! উন্নত পুলিশ পেতে চাইলে আপনাকে উন্নত নাগরিকের মতো আচরণ করা শিখতেই হবে। আর জানেন তো আইন দিয়ে সবকিছুর বাস্তবায়ন কখনোই সম্ভব নয়, যেমনটি আমাদের সম্মানিত আইজিপি ড. বেনজীর আহমেদ বিপিএম (বার) স্যার বলেন, আইন প্রণীত হলে আমরা ধরেই নেই ৯০ ভাগ মানুষ সেটি মানবেন, যারা মানবেন না তাদের জন্যই আমরা সেটি এনফোর্স করতে চাই! আমাদের দেশে তাকালেই আমরা দেখতে পাই, আইনের প্রতি আমরা কত সংবেদনশীল ও শ্রদ্ধাশীল! এনফোর্সের চেয়ে আমরা স্বতঃস্ফূর্তভাবে আইন মান্য করার প্রবণতার উপর জোর দিতে চাইলেও আমাদের অনেকের চাওয়া ঠিক উল্টোটাই!

জানি না জীবদ্দশায় সত্যিকার অর্থে 'কথায় ও কাজে এক' মানুষের উপস্থিতি অধিক সংখ্যক হারে এ দেশে দেখতে পাবে কিনা? যতদিন বেঁচে থাকি, পুলিশ বাদে বাকি সব ভাল মানুষের দেশে আমি সেই সুদিনের অপেক্ষায় থাকবো!


লেখক : ডিএমপির এডিসি (মিডিয়া অ্যান্ড পিআর)

(ফেসবুক থেকে সংগৃহীত) 

 

বিডি প্রতিদিন/ফারজানা

এই বিভাগের আরও খবর
আশিক চৌধুরী ইস্যুতে ক্ষমা চাইলেন ছাত্রদলের সেই নেত্রী
আশিক চৌধুরী ইস্যুতে ক্ষমা চাইলেন ছাত্রদলের সেই নেত্রী
‘কত বছর ধরে ইন্ডাস্ট্রি ডুবাচ্ছেন সেটা একবার ভাবেন’
‘কত বছর ধরে ইন্ডাস্ট্রি ডুবাচ্ছেন সেটা একবার ভাবেন’
‘একটা সিনেমা আটকে দেয়া মানে কতগুলো স্বপ্নকে দাফন করে দেয়া’
‘একটা সিনেমা আটকে দেয়া মানে কতগুলো স্বপ্নকে দাফন করে দেয়া’
‌এবারের শোভাযাত্রা কেবল আরও ইনক্লুসিভ হবে তা না, আরও কালারফুল হবে
‌এবারের শোভাযাত্রা কেবল আরও ইনক্লুসিভ হবে তা না, আরও কালারফুল হবে
ফেব্রুয়ারিতে ইন্টারনেটে ২৬৮ ভুল তথ্য শনাক্ত করেছে রিউমার স্ক্যানার
ফেব্রুয়ারিতে ইন্টারনেটে ২৬৮ ভুল তথ্য শনাক্ত করেছে রিউমার স্ক্যানার
নতুন জীবনের জন্য দোয়া চাইলেন সারজিস
নতুন জীবনের জন্য দোয়া চাইলেন সারজিস
আগে সুন্দর করে একটু বাঁচি, তারপর হাজারো প্রশ্নের উত্তর দেব
আগে সুন্দর করে একটু বাঁচি, তারপর হাজারো প্রশ্নের উত্তর দেব
হাসিনার কারণে বিএনপিতে যোগ দিতে চেয়েছিলেন তার স্বামী ড. ওয়াজেদ!
হাসিনার কারণে বিএনপিতে যোগ দিতে চেয়েছিলেন তার স্বামী ড. ওয়াজেদ!
জামায়াত নেতাদের প্রশংসা করে ফেসবুকে যা লিখলেন গোলাম রাব্বানী
জামায়াত নেতাদের প্রশংসা করে ফেসবুকে যা লিখলেন গোলাম রাব্বানী
‘যে বলে কেন প্রেমে পড়েছি জানি না, ওরা মিথ্যা বলে’
‘যে বলে কেন প্রেমে পড়েছি জানি না, ওরা মিথ্যা বলে’
মা অসুস্থ-বাবা কারাগারে, সেই দুঃসময়ের স্মৃতিচারণ করলেন মির্জা ফখরুলের মেয়ে
মা অসুস্থ-বাবা কারাগারে, সেই দুঃসময়ের স্মৃতিচারণ করলেন মির্জা ফখরুলের মেয়ে
আমরা বিভাজনের বদলে ঐক্য চাই: হাসনাত আব্দুল্লাহ
আমরা বিভাজনের বদলে ঐক্য চাই: হাসনাত আব্দুল্লাহ
সর্বশেষ খবর
তালেবানের দুই শীর্ষ নেতার বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা জারি
তালেবানের দুই শীর্ষ নেতার বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা জারি

১ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইউক্রেনের ড্রোন হামলায় রুশ ন্যাশনাল গার্ডের সদসসহ নিহত ৩
ইউক্রেনের ড্রোন হামলায় রুশ ন্যাশনাল গার্ডের সদসসহ নিহত ৩

২ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুক্তরাষ্ট্রের কিছু বিমানবন্দরে যাত্রীদের আর জুতা খুলতে হবে না!
যুক্তরাষ্ট্রের কিছু বিমানবন্দরে যাত্রীদের আর জুতা খুলতে হবে না!

৫ মিনিট আগে | পাঁচফোড়ন

দুর্ঘটনার কবলে ওয়েলস নারী ফুটবল দল
দুর্ঘটনার কবলে ওয়েলস নারী ফুটবল দল

৩০ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

চীন-ভারতসহ ব্রিকস সদস্যদের ওপর অতিরিক্ত ১০ শতাংশ শুল্ক আরোপের হুমকি
চীন-ভারতসহ ব্রিকস সদস্যদের ওপর অতিরিক্ত ১০ শতাংশ শুল্ক আরোপের হুমকি

৩১ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এনবিআর চেয়ারম্যানের কাছে ক্ষমা চেয়েছেন দুই শতাধিক কর্মকর্তা-কর্মচারী
এনবিআর চেয়ারম্যানের কাছে ক্ষমা চেয়েছেন দুই শতাধিক কর্মকর্তা-কর্মচারী

৪৯ মিনিট আগে | জাতীয়

নয়নতারার বিরুদ্ধে ৫ কোটি ক্ষতিপূরণ চেয়ে মামলা
নয়নতারার বিরুদ্ধে ৫ কোটি ক্ষতিপূরণ চেয়ে মামলা

৫০ মিনিট আগে | শোবিজ

আফ্রিকা-জিম্বাবুয়ের সঙ্গে যুবাদের ত্রিদেশীয় সিরিজের সূচি ঘোষণা
আফ্রিকা-জিম্বাবুয়ের সঙ্গে যুবাদের ত্রিদেশীয় সিরিজের সূচি ঘোষণা

৫০ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

আন্দোলনকারীদের ওপর গুলির নির্দেশ দিয়েছিলেন হাসিনা, অডিও বিশ্লেষণ করে জানাল বিবিসি
আন্দোলনকারীদের ওপর গুলির নির্দেশ দিয়েছিলেন হাসিনা, অডিও বিশ্লেষণ করে জানাল বিবিসি

৫৩ মিনিট আগে | জাতীয়

গণমাধ্যমকে হুমকি বন্ধে হস্তক্ষেপ কামনা মার্কিন কংগ্রেসের
গণমাধ্যমকে হুমকি বন্ধে হস্তক্ষেপ কামনা মার্কিন কংগ্রেসের

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বৃষ্টিতে মোংলা পৌর এলাকায় জলাবদ্ধতা, জনজীবন বিপর্যস্ত
বৃষ্টিতে মোংলা পৌর এলাকায় জলাবদ্ধতা, জনজীবন বিপর্যস্ত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভিন্নমত দমনের বিরুদ্ধে বিএনপি নেতারা
ভিন্নমত দমনের বিরুদ্ধে বিএনপি নেতারা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ক্র্যাব ও অনলাইন এডিটরস অ্যালায়েন্সের উদ্বেগ
ক্র্যাব ও অনলাইন এডিটরস অ্যালায়েন্সের উদ্বেগ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সূর্য একদিন নিভে যাবে, কী হবে পৃথিবীর ভাগ্য?
সূর্য একদিন নিভে যাবে, কী হবে পৃথিবীর ভাগ্য?

১ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

রাজধানীতে দুই বাসের মাঝে চাপা পড়ে একজন নিহত
রাজধানীতে দুই বাসের মাঝে চাপা পড়ে একজন নিহত

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

একজনের নামে সর্বোচ্চ ১০ সিম, কার্যকর ১৫ আগস্ট থেকে
একজনের নামে সর্বোচ্চ ১০ সিম, কার্যকর ১৫ আগস্ট থেকে

১ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

চীনে সীসা বিষক্রিয়ায় অসুস্থ ২৩৩ শিশু
চীনে সীসা বিষক্রিয়ায় অসুস্থ ২৩৩ শিশু

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেশজুড়ে পুলিশি অভিযানে অস্ত্রসহ গ্রেফতার ১৬০৭
দেশজুড়ে পুলিশি অভিযানে অস্ত্রসহ গ্রেফতার ১৬০৭

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

পেদ্রোর জোড়া গোলে ক্লাব বিশ্বকাপের ফাইনালে চেলসি
পেদ্রোর জোড়া গোলে ক্লাব বিশ্বকাপের ফাইনালে চেলসি

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

২৪ ঘণ্টায় ঢাকায় ৪৫ মিলিমিটার বৃষ্টি, আজও বৃষ্টির আভাস
২৪ ঘণ্টায় ঢাকায় ৪৫ মিলিমিটার বৃষ্টি, আজও বৃষ্টির আভাস

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ভবিষ্যতের মহাকাশ অনুসন্ধানে নতুন দিশা দেখাচ্ছে রাডার গবেষণা
ভবিষ্যতের মহাকাশ অনুসন্ধানে নতুন দিশা দেখাচ্ছে রাডার গবেষণা

২ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

অস্ট্রেলিয়ার ওয়ানডে দলে ফেরার তাড়া নেই ডেভিডের
অস্ট্রেলিয়ার ওয়ানডে দলে ফেরার তাড়া নেই ডেভিডের

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ফেনীতে বন্যা পরিস্থিতির অবনতি, আশ্রয়কেন্দ্রে ছুটছে ক্ষতিগ্রস্ত পরিবার
ফেনীতে বন্যা পরিস্থিতির অবনতি, আশ্রয়কেন্দ্রে ছুটছে ক্ষতিগ্রস্ত পরিবার

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পণ্য-বাজারে বৈচিত্র্য ও বাণিজ্য সংস্কারে সর্বোচ্চ অগ্রাধিকার দিতে হবে
পণ্য-বাজারে বৈচিত্র্য ও বাণিজ্য সংস্কারে সর্বোচ্চ অগ্রাধিকার দিতে হবে

৩ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

খনিজে গড়া অর্থনীতি, তেজস্ক্রিয়তায় বিধ্বস্ত জনপদ—চীনের ভয়ংকর এক শহরের গল্প
খনিজে গড়া অর্থনীতি, তেজস্ক্রিয়তায় বিধ্বস্ত জনপদ—চীনের ভয়ংকর এক শহরের গল্প

৩ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

দীপিকার ‘৮ ঘন্টা কাজ’ প্রসঙ্গ নিয়ে রাশমিকার খোঁচা!
দীপিকার ‘৮ ঘন্টা কাজ’ প্রসঙ্গ নিয়ে রাশমিকার খোঁচা!

৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

জিম্বাবুয়ে হোয়াইটওয়াশ, প্রোটিয়াদের টানা ১০ জয়ের রেকর্ড
জিম্বাবুয়ে হোয়াইটওয়াশ, প্রোটিয়াদের টানা ১০ জয়ের রেকর্ড

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পরমাণু কর্মসূচিতে বড় ধাক্কা খেয়েছে ইরান : ফরাসি গোয়েন্দা প্রধান
পরমাণু কর্মসূচিতে বড় ধাক্কা খেয়েছে ইরান : ফরাসি গোয়েন্দা প্রধান

৪ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

যাত্রাবাড়ীতে ১০ হাজার ইয়াবাসহ দুইজন গ্রেফতার
যাত্রাবাড়ীতে ১০ হাজার ইয়াবাসহ দুইজন গ্রেফতার

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

শাহজালালে ৮৯৬ গ্রাম সোনাসহ দুইজন আটক
শাহজালালে ৮৯৬ গ্রাম সোনাসহ দুইজন আটক

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সর্বাধিক পঠিত
মোবাইল সিমের বিষয়ে বিটিআরসির নতুন সিদ্ধান্ত
মোবাইল সিমের বিষয়ে বিটিআরসির নতুন সিদ্ধান্ত

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতীয় নার্স প্রিয়ার মৃত্যুদণ্ড কার্যকর করতে যাচ্ছে ইয়েমেন
ভারতীয় নার্স প্রিয়ার মৃত্যুদণ্ড কার্যকর করতে যাচ্ছে ইয়েমেন

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চীন থেকে আকাশ প্রতিরক্ষা ব্যবস্থা নিয়েছে ইরান: রিপোর্ট
চীন থেকে আকাশ প্রতিরক্ষা ব্যবস্থা নিয়েছে ইরান: রিপোর্ট

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আফগানিস্তানের সর্বোচ্চ নেতার বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা জারি আইসিসির
আফগানিস্তানের সর্বোচ্চ নেতার বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা জারি আইসিসির

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সামরিক স্থাপনায় ইরানি ক্ষেপণাস্ত্র আঘাত হানার কথা স্বীকার করল ইসরায়েল
সামরিক স্থাপনায় ইরানি ক্ষেপণাস্ত্র আঘাত হানার কথা স্বীকার করল ইসরায়েল

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এসএসসির ফল প্রকাশের তারিখ ঘোষণা, যেভাবে জানবেন
এসএসসির ফল প্রকাশের তারিখ ঘোষণা, যেভাবে জানবেন

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এত মৃত্যুদণ্ড কার্যকর করেছে সৌদি আরব!
এত মৃত্যুদণ্ড কার্যকর করেছে সৌদি আরব!

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিশ্বের শীর্ষ ১০ ধনীর তালিকায় নেই বিল গেটস
বিশ্বের শীর্ষ ১০ ধনীর তালিকায় নেই বিল গেটস

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েল যুদ্ধ চায়, ইরানও তৈরি
ইসরায়েল যুদ্ধ চায়, ইরানও তৈরি

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শিবলী রুবাইয়াতের ১০তলা বাণিজ্যিক ভবন জব্দের আদেশ
শিবলী রুবাইয়াতের ১০তলা বাণিজ্যিক ভবন জব্দের আদেশ

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গড়ে প্রতিদিন ৪ লাখ যাত্রী মেট্রোতে, সবচেয়ে বেশি যে স্টেশনে
গড়ে প্রতিদিন ৪ লাখ যাত্রী মেট্রোতে, সবচেয়ে বেশি যে স্টেশনে

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গণধর্ষণের পর ফেলে দেওয়া হলো রেললাইনে, ট্রেনে কাটা পড়ল নারীর পা
গণধর্ষণের পর ফেলে দেওয়া হলো রেললাইনে, ট্রেনে কাটা পড়ল নারীর পা

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের ওপর থেকে নিষেধাজ্ঞা প্রত্যাহার করতে চান ট্রাম্প
ইরানের ওপর থেকে নিষেধাজ্ঞা প্রত্যাহার করতে চান ট্রাম্প

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ডিপজলের বিরুদ্ধে মামলা
ডিপজলের বিরুদ্ধে মামলা

২০ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

গাজায় হামলা চালাতে গিয়ে পুঁতে রাখা বোমায় ৫ ইসরায়েলি সেনা নিহত
গাজায় হামলা চালাতে গিয়ে পুঁতে রাখা বোমায় ৫ ইসরায়েলি সেনা নিহত

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তত্ত্বাবধায়ক সরকারব্যবস্থা বিলুপ্তির বিধান বাতিলের পূর্ণাঙ্গ রায় প্রকাশ
তত্ত্বাবধায়ক সরকারব্যবস্থা বিলুপ্তির বিধান বাতিলের পূর্ণাঙ্গ রায় প্রকাশ

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৪ মামলায় শ্যোন অ্যারেস্ট আসাদুজ্জামান নূর
৪ মামলায় শ্যোন অ্যারেস্ট আসাদুজ্জামান নূর

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পরমাণু কর্মসূচিতে বড় ধাক্কা খেয়েছে ইরান : ফরাসি গোয়েন্দা প্রধান
পরমাণু কর্মসূচিতে বড় ধাক্কা খেয়েছে ইরান : ফরাসি গোয়েন্দা প্রধান

৪ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

ইসরায়েলকে আবু ওবায়দার হুঁশিয়ারি
ইসরায়েলকে আবু ওবায়দার হুঁশিয়ারি

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাম্পকে ‘শান্তিতে নোবেল’ দিতে পাকিস্তানের প্রস্তাবকে স্বাগত জানাল হোয়াইট হাউস
ট্রাম্পকে ‘শান্তিতে নোবেল’ দিতে পাকিস্তানের প্রস্তাবকে স্বাগত জানাল হোয়াইট হাউস

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফিলিস্তিনিদের জোরপূর্বক সরানোর বিষয়ে আলাপ করেছেন ট্রাম্প ও নেতানিয়াহু
ফিলিস্তিনিদের জোরপূর্বক সরানোর বিষয়ে আলাপ করেছেন ট্রাম্প ও নেতানিয়াহু

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সিঙ্গাপুর থেকে ৫৩১ কোটি টাকায় আসবে এক কার্গো এলএনজি
সিঙ্গাপুর থেকে ৫৩১ কোটি টাকায় আসবে এক কার্গো এলএনজি

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৬৪০ দিনের যুদ্ধেও সফল হয়নি ইসরায়েল, হামাসের দাবি
৬৪০ দিনের যুদ্ধেও সফল হয়নি ইসরায়েল, হামাসের দাবি

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘যারা পিআর চায়, তারা আওয়ামী লীগকে ফেরাতে চায়’
‘যারা পিআর চায়, তারা আওয়ামী লীগকে ফেরাতে চায়’

১৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

যেভাবে জানবেন এসএসসির ফল
যেভাবে জানবেন এসএসসির ফল

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পক্ষপাতদুষ্ট বিদেশি পর্যবেক্ষকদের এবার অনুমোদন নয়: সিইসি
পক্ষপাতদুষ্ট বিদেশি পর্যবেক্ষকদের এবার অনুমোদন নয়: সিইসি

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অধ্যক্ষের পদত্যাগ দাবিতে ঢাকা সিটি কলেজ উত্তপ্ত, পরীক্ষা স্থগিত
অধ্যক্ষের পদত্যাগ দাবিতে ঢাকা সিটি কলেজ উত্তপ্ত, পরীক্ষা স্থগিত

২০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

তৃতীয় বিয়ের ইঙ্গিত, গৌরীকে নিয়ে যা বললেন আমির
তৃতীয় বিয়ের ইঙ্গিত, গৌরীকে নিয়ে যা বললেন আমির

৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

লেবুর খোসার যত গুণ
লেবুর খোসার যত গুণ

২২ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

ফেনীতে বন্যা পরিস্থিতির অবনতি, আশ্রয়কেন্দ্রে ছুটছে ক্ষতিগ্রস্ত পরিবার
ফেনীতে বন্যা পরিস্থিতির অবনতি, আশ্রয়কেন্দ্রে ছুটছে ক্ষতিগ্রস্ত পরিবার

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রিন্ট সর্বাধিক
ফের ট্রাম্পের ট্যারিফ তাণ্ডব
ফের ট্রাম্পের ট্যারিফ তাণ্ডব

প্রথম পৃষ্ঠা

জুলাই অভ্যুত্থান : কী পেলাম! কী হারালাম
জুলাই অভ্যুত্থান : কী পেলাম! কী হারালাম

সম্পাদকীয়

কই গেল দুই লাখ তাল গাছ
কই গেল দুই লাখ তাল গাছ

নগর জীবন

সন্তান খাঁচায় ভরে ভিক্ষা করছেন মা
সন্তান খাঁচায় ভরে ভিক্ষা করছেন মা

পেছনের পৃষ্ঠা

সিনেমা হল এখন কার নিয়ন্ত্রণে
সিনেমা হল এখন কার নিয়ন্ত্রণে

শোবিজ

ঘরে পৌঁছাবে পদ্মার বিশুদ্ধ পানি
ঘরে পৌঁছাবে পদ্মার বিশুদ্ধ পানি

নগর জীবন

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

শাবনূর কেন অনীকের স্ত্রী হতে চাননি
শাবনূর কেন অনীকের স্ত্রী হতে চাননি

শোবিজ

তাজুলের টাকার খনি ওয়াসা আর এলজিইডি
তাজুলের টাকার খনি ওয়াসা আর এলজিইডি

প্রথম পৃষ্ঠা

গণমাধ্যমকে হুমকি বন্ধে হস্তক্ষেপ কামনা মার্কিন কংগ্রেসের
গণমাধ্যমকে হুমকি বন্ধে হস্তক্ষেপ কামনা মার্কিন কংগ্রেসের

প্রথম পৃষ্ঠা

কেন বাড়ছে ডেঙ্গুতে মৃত্যু
কেন বাড়ছে ডেঙ্গুতে মৃত্যু

পেছনের পৃষ্ঠা

ভারতে গ্রেপ্তার আওয়ামী লীগ নেতা
ভারতে গ্রেপ্তার আওয়ামী লীগ নেতা

পেছনের পৃষ্ঠা

মিডিয়াকে হুমকি গণতন্ত্রের পরিপন্থি
মিডিয়াকে হুমকি গণতন্ত্রের পরিপন্থি

প্রথম পৃষ্ঠা

ফরিদা পারভীনের শারীরিক অবস্থার আরও অবনতি
ফরিদা পারভীনের শারীরিক অবস্থার আরও অবনতি

শোবিজ

থামছে না দাবি আদায়ের আন্দোলন
থামছে না দাবি আদায়ের আন্দোলন

প্রথম পৃষ্ঠা

ছুটিই যেন কাবরেরার চাকরি
ছুটিই যেন কাবরেরার চাকরি

মাঠে ময়দানে

দেশ গঠনে ব্যবসায়ীদের প্রয়োজন রয়েছে
দেশ গঠনে ব্যবসায়ীদের প্রয়োজন রয়েছে

নগর জীবন

হতাশায় বিশ্বাস করি না
হতাশায় বিশ্বাস করি না

শোবিজ

বাংলাদেশের প্রতিরক্ষা শিল্প বিকাশে সহায়তা দেবে তুরস্ক
বাংলাদেশের প্রতিরক্ষা শিল্প বিকাশে সহায়তা দেবে তুরস্ক

প্রথম পৃষ্ঠা

বিব্রত শ্রদ্ধা...
বিব্রত শ্রদ্ধা...

শোবিজ

ফাইনালের আগে ফাইনাল!
ফাইনালের আগে ফাইনাল!

মাঠে ময়দানে

জয়ার পুতুল নাচের ইতিকথা
জয়ার পুতুল নাচের ইতিকথা

শোবিজ

এবার কিংস অ্যারিনায় আফঈদাদের লড়াই
এবার কিংস অ্যারিনায় আফঈদাদের লড়াই

মাঠে ময়দানে

জোকোভিচ ১৬ সুয়াটেকের দ্বিতীয়
জোকোভিচ ১৬ সুয়াটেকের দ্বিতীয়

মাঠে ময়দানে

বিকালে শ্লীলতাহানি রাতে অস্বাভাবিক মৃত্যু
বিকালে শ্লীলতাহানি রাতে অস্বাভাবিক মৃত্যু

দেশগ্রাম

তত্ত্বাবধায়ক ব্যবস্থা বিলুপ্তি বাতিলের পূর্ণাঙ্গ রায় প্রকাশ
তত্ত্বাবধায়ক ব্যবস্থা বিলুপ্তি বাতিলের পূর্ণাঙ্গ রায় প্রকাশ

প্রথম পৃষ্ঠা

তারা আ.লীগকে ফেরাতে চায়
তারা আ.লীগকে ফেরাতে চায়

নগর জীবন

ন্যাশনাল ব্যাংকের এমডি আদিল চৌধুরী
ন্যাশনাল ব্যাংকের এমডি আদিল চৌধুরী

নগর জীবন

তেহরান থেকে ফিরলেন আরও ৩২ বাংলাদেশি
তেহরান থেকে ফিরলেন আরও ৩২ বাংলাদেশি

পেছনের পৃষ্ঠা

জেলখানা থেকে বের হতে পারতেন না
জেলখানা থেকে বের হতে পারতেন না

নগর জীবন