শিরোনাম
প্রকাশ: ১০:৪৫, শনিবার, ১০ জুন, ২০২৩

কারাবন্দি সিরাজুল আলম খানের সঙ্গে কাটানো সময়

আনোয়ার হোসেইন মঞ্জু
অনলাইন ভার্সন
কারাবন্দি সিরাজুল আলম খানের সঙ্গে কাটানো সময়

জীবনের একটি পর্যায়ে পৌছে অনেকের কাছে ‘রহস্য পুরুষ’ হয়ে উঠা ‘দাদাভাই’ এর সঙ্গে আমার প্রথম দেখা ১৯৭৯ সালের গ্রীস্মের কোনো এক মাসে। দীর্ঘ সময় ধরে কথাও হয়েছিল তার সঙ্গে। তিনি তখন ময়মনসিংহ কারাগারে বন্দি ছিলেন। কারাগারে দেখা হয়েছিল বললে ভুল হবে। বন্দি হিসেবে তাকে চিকিৎসার জন্যে আনা হয়েছিল ময়মনসিংহ মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে। তার কেবিনের সামনে বারান্দায় প্রহরায় ছিলেন একজন পুলিশ সদস্য। আমার প্রবেশে বাধা দেননি তিনি, জিজ্ঞাসাবাদও করেননি। কারণ, আমার সঙ্গে ছিলেন অ্যাপ্রন পরা, গলায় স্টেথিসকোপ ঝোলানো মেডিকেলের ফাইনাল ইয়ায়ের ছাত্র এম, এ রশিদ। তিনিই একজন শীর্ষ রাজনৈতিক নিরাপত্তা বন্দির কেবিনে অবাধ প্রবেশের ছাড়পত্র। 

ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে আমার ছাত্রজীবন শেষ না হলেও আমি দৈনিক সংগ্রামের ফুলটাইম রিপোর্টার হিসেবে কাজ করছিলাম। ময়মনসিংহ মেডিকেল কলেজে আমার বেশ ক’জন ঘনিষ্ট বন্ধু ছিলেন। আমি প্রায়ই ময়মনসিংহ চলে যেতাম তাদের সঙ্গে একদিন বা দু’দিন কাটাতে। ১৯৭৯ সালের মে অথবা জুন মাস হবে, আমি ময়মনসিংহ মেডিকেল কলেজ হোস্টেলে বন্ধু এম এ রশিদের রুমে গিয়ে বিশ্রাম নেওয়ার পর তিনি আমাকে বললেন, ‘আজ আপনাকে একজন গুরুত্বপূর্ণ নেতার সঙ্গে দেখা করাবো।’ কে সেই নেতা আমি জানতে চাইলেও তিনি বলেননি।

সন্ধ্যায় আমরা হোস্টেল থেকে মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের উদ্দেশ্যে গেলাম। হাসপাতালের একটি ভবনের দোতলায় একটি কেবিনে আমাকেসহ প্রবেশ করলেন এম এ রশিদ। বড়োসড়ো কেবিন। কেন্দ্রস্থলে বেড। বেডের শিথানে বসা চল্লিশ ছুঁই ছুঁই বয়সের দীর্ঘ কালো চুল ও মুখভরা কাঁচা দাড়ি শোভিত সুদর্শন এক ব্যক্তি। চিনতে অসুবিধা হওয়ার কোনো কারণ ছিল না। অতি পরিচিত মুখ। সিরাজুল আলম খান। তিনি যে, ময়মনসিংহে কারাগারে আছে, তা আমার জানা ছিল।
 
সালাম জানিয়ে হাত বাড়িয়ে দিলাম। বাম হাতে ধরা হুকার নল বেড ঘিরে থাকা ভক্তদের একজনের হাতে দিয়ে তার ডান হাতের তর্জনি ও মধ্যমার মাঝখানে রাখা সিগারেট বাম হাতে নিয়ে আমার দিকে হাত বাড়িয়ে দিলেন। স্বাধীন বাংলাদেশের রূপকার হিসেবে যে গুটিকয়েক লোকের নাম জানি, তাদের অন্যতম এবং সবচেয়ে আলোচিত ব্যক্তির সঙ্গে করমর্দনের সময় শিহরিত বোধ করলাম। আমার হাত তার হাতে রাখলেন, যেন অনেক চেনা মানুষের সঙ্গে দীর্ঘদিন পর দেখা হয়েছে।   

আমি পরিচয় দিলাম, “ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে রাষ্ট্রবিজ্ঞানে অনার্স শেষ করেছি, পাশাপাশি দৈনিক সংগ্রামে জুনিয়র রিপোর্টার হিসেবে কাজ করছি। আপনি এখানে আছেন জেনে সাক্ষাতের সুযোগ গ্রহণ করলাম।” তিনি উচ্ছ্বসিত হয়ে জানতে চাইলেন, “মোহাম্মদ হোসেন ভাই কেমন আছেন? কবির ভাই কি এখনো সংগ্রামে আসেন?” আমি অবাক হলাম, ১৯৭৭ সালের জানুয়ারি মাসে সংগ্রাম পুন:প্রকাশিত হয়েছে। সিরাজুল আলম খান কারাগারে আছেন ১৯৭৬ সালের শেষ দিক, সম্ভবত নভেম্বর মাস থেকে। সব খবর রাখেন তিনি। অবশ্য তখন সংবাদপত্র ছিল হাতে গণা, সাংবাদিক সংখ্যাও খুব বেশি নয়। রাজনৈতিক ব্যক্তিত্বরা সব সাংবাদিক, বিশেষ করে রিপোর্টার ও ফটো সাংবাদিকদের জানতেন।

এরপর তিনি তার স্মৃতির ভান্ডার খুলে দিলেন, “মোহাম্মদ হোসেন ভাই গণকণ্ঠের বার্তা সম্পাদক ছিলেন। প্রতিদিন রাতে গণকণ্ঠে গিয়ে সম্পাদক আল মাহমুদ, নির্বাহী সম্পাদক আফতাব আহমদ (ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে নিজের রুমে নিহত হন), বার্তা সম্পাদক মোহাম্মদ হোসেন ভাইয়ের সাথে মধ্যরাত পর্যন্ত এবং অনেক সময় কাগজ বের হয়ে সেটা নিয়ে হাঁটতে হাঁটতে বাসায় ফিরতাম। কবির সাহেব সরকারি চাকুরি করতেন, অফিস শেষে গণকণ্ঠে এসে কাজে ডুবে যেতেন। শুনেছি, তারা দু’জনই সংগ্রামে যোগ দিয়েছেন।

কি অদ্ভুত ও ঐতিহাসিক যোগসূত্র। ১৯৭০ সালের ১৭ জানুয়ারি দৈনিক সংগ্রাম ওয়ারি এলাকার ৩১ র‌্যাঙ্কিন স্ট্রিট থেকে প্রকাশিত হয়েছিল। পত্রিকা ছাপানোর আধুনিক প্রেসও ছিল সেখানেই। ১৯৭১ সালের ১৬ ডিসেম্বরের আগেই সংগ্রাম বন্ধ হয়ে যায়। প্রেস ও বাড়িটি দখল করে নেওয়া হয় এবং ১৯৭২ সালের জানুয়ারি মাস থেকে ওই অফিস ও প্রেস থেকে দৈনিক গণকণ্ঠ প্রকাশিত হতে থাকে। সরকার বিরোধী সংবাদ প্রকাশের অভিযোগে গণকণ্ঠ সম্পাদক আল মাহমুদকে গ্রেফতার করা হয়। পরবর্তীতে বাকশাল প্রতিষ্ঠিত হলে চারটি দৈনিক ছাড়া সকল সংবাদপত্রের প্রকাশনা নিষিদ্ধ ঘোষণা করা হলে গণকণ্ঠ বিলুপ্ত হয়। 

জিয়াউর রহমান রাষ্ট্রপতি হওয়ার পর যখন বিলুপ্ত সংবাদপত্রগুলোকে পুনরায় প্রকাশের অনুমতি দেওয় হয়, তখন ওই ভবন থেকে প্রকাশিত হতো দৈনিক বাংলার মুখ। এর বহু পর এরশাদের সরকারের আমলে ওই বাড়িটি নিলামে বিক্রয়ের জন্য দরপত্র দেওয়ার আগে সংগ্রাম কর্তৃপক্ষকে ভবন ও প্রেসটি সরকারের সঙ্গে আলাপ-আলোচনার মাধ্যমে মালিকানা গ্রহণের প্রস্তাব দেওয়া হয়েছিল। কিন্তু এই প্রস্তাবের সঙ্গে অবৈধ লেনদেনের ইঙ্গিত থাকায় আলোচনা অগ্রসর হয়নি এবং শেষ পর্যন্ত বাড়িটি নিলামে বিক্রয় করা হয়।
     
আমি তাকে মোহাম্মদ হোসেন ভাই ও কবির ভাই সম্পর্কে জানাই। তিনি আরো অনেক রিপোর্টারের কথা বলেন, যারা সবাই আমার সিনিয়র। আমাকে বলেন সবাইকে তার সালাম পৌছে দিতে। 

তার কেবিনে জনা বিশেষ যুবক, চেহারা ও পোশাকে সবাইকে ছাত্র বলে মনে হলো। তাদের উদ্দেশে তিনি কিছু বলছিলেন। আমরা প্রবেশ করায় তাকে কথা থামাতে হয়েছে। তিনি তাদের দিকে ফিরে বললেন, “আফগানিস্তানে হাফিজুদ্দিনের পর এখন ক্ষমতায় এসেছে বারবাক কারমাল। তার মন্ত্রীসভায় ১৮ বছর বয়সের একজন তরুণকে মন্ত্রী বানানো হয়েছে। তোমরা তার বয়সী অথবা তার চেয়ে বেশি বয়সী। তোমরা অযোগ্য কীভাবে? ভালো উদাহরণ থেকে ভালো শিক্ষা নাও। বাংলাদেশে পরিবর্তন আসবেই এবং নেতৃত্বে থাকবে তোমরা।” 

তিনি দু’একজনকে থাকতে বলে অন্যদের বিদায় দিলেন। যারা ছিল, তাদের বললেন আমাকে ও রশিদ ভাইকে চা দিতে। টেবিলে বেশ কয়েকটি ফ্লাস্ক। হয়তো ভক্তরাই নিয়মিত তার খাবার পরিবেশন করেন। আমার আপত্তি সত্ত্বেও একজন ফ্লাস্ক থেকে চা ঢেলে আমাদের পরিবেশন করল। ফাঁকে ফাঁকে তিনি কথা বলছিলেন। তার কথা জাদু মেশানো। মন্ত্রমুগ্ধের মতো শুনি।

তিনি আমার কাছে দেশের অবস্থা জানতে চান। আমি বিনয়ের সঙ্গে বলি, “দাদাভাই, আপনি কারাগারে বসে যত খবর রাখেন, আমি মুক্ত বাতাসে বিচরণ করে এর ছিটেফোটাও জানি না। আপনি বলুন, আমি শুনি। এখন তো আপনার কথা লেখা যাবে না। আমি কারাগার থেকে মুক্ত হলে এবং দেশে স্বাধীনভাবে লেখার পরিবেশ সৃষ্টি হলে আমি লিখবো।” তিনি হাসলেন। কি সুন্দর করে তিনি হাসতে পারেন। কারাগারে আছেন বলে তার ক্ষোভ নেই, অভিযোগ নেই। তিনি বললেন, “আমি মুক্তি পেলে অবশ্যই দেখা করবেন। আবার হাত মিলিয়ে বিদায় নিলাম বাংলাদেশের রাজনীতির রহস্য পুরুষের কাছ থেকে।

এরপর আরো দু’বার দেখা হয়েছে তার সঙ্গে। ১৯৯৮ সালে আমি  দৈনিক মানবজমিনে কাজ করার সময় ওই সময়ের অফিস ওয়ালশো টাওয়ারের সামনের ফুটপাত দিয়ে তাকে যেতে দেখে অফিসের সিঁড়ি থেকে লাফ দিয়ে নামলাম, অনেকটা দৌড়ে তার কাছে পৌছে বললাম, “দাদাভাই, আসসালামু আলাইকুম।” তিনি দাঁড়িয়ে পেছন ফিরে বললেন, “ওয়ালেকুম!” জানতে চাইলাম, “আমাকে চিনতে পেরেছেন?” মুখে হাসি ফুটিয়ে বললেন, “দৈনিক সংগ্রাম!” তাকে বললাম, “এখন আমি মানবজমিনে।” তাকে অফিসে আমন্ত্রণ জানালে তিনি বললেন যে, শেরাটনে কারো সঙ্গে অ্যাপয়েন্টমেন্ট আছে তার। অন্য কোনো সময় অবশ্যই আসবেন। 

আরো বছর পাঁচেক পর তার সঙ্গে আবার দেখা হলো হোটেল সোনারগাঁও এর লবিতে। কার সঙ্গে কথা বলছিলেন। কাছে গিয়ে সালাম দেওয়ার ইচ্ছা দমন করতে না পেরে এগিয়ে গেলাম। তিনি হেসে হাত বাড়িয়ে দিলেন। আঙূল দিয়ে পাশের সোফায় বসতে ইশারা করলেন। আমি বসিনি। তাদের কথা বলার সুযোগ দিয়ে চলে আসি। 

গতকাল ৯ জুন শুক্রবার তিনি ইন্তেকাল করেছেন। ইন্না লিল্লাহি ওয়া ইন্না ইলাইহি রাজিউন। আল্লাহ তার ভালো কাজগুলো গ্রহণ করুন।

বিডি প্রতিদিন/ সালাহ উদ্দীন

এই বিভাগের আরও খবর
আশিক চৌধুরী ইস্যুতে ক্ষমা চাইলেন ছাত্রদলের সেই নেত্রী
আশিক চৌধুরী ইস্যুতে ক্ষমা চাইলেন ছাত্রদলের সেই নেত্রী
‘কত বছর ধরে ইন্ডাস্ট্রি ডুবাচ্ছেন সেটা একবার ভাবেন’
‘কত বছর ধরে ইন্ডাস্ট্রি ডুবাচ্ছেন সেটা একবার ভাবেন’
‘একটা সিনেমা আটকে দেয়া মানে কতগুলো স্বপ্নকে দাফন করে দেয়া’
‘একটা সিনেমা আটকে দেয়া মানে কতগুলো স্বপ্নকে দাফন করে দেয়া’
‌এবারের শোভাযাত্রা কেবল আরও ইনক্লুসিভ হবে তা না, আরও কালারফুল হবে
‌এবারের শোভাযাত্রা কেবল আরও ইনক্লুসিভ হবে তা না, আরও কালারফুল হবে
ফেব্রুয়ারিতে ইন্টারনেটে ২৬৮ ভুল তথ্য শনাক্ত করেছে রিউমার স্ক্যানার
ফেব্রুয়ারিতে ইন্টারনেটে ২৬৮ ভুল তথ্য শনাক্ত করেছে রিউমার স্ক্যানার
নতুন জীবনের জন্য দোয়া চাইলেন সারজিস
নতুন জীবনের জন্য দোয়া চাইলেন সারজিস
আগে সুন্দর করে একটু বাঁচি, তারপর হাজারো প্রশ্নের উত্তর দেব
আগে সুন্দর করে একটু বাঁচি, তারপর হাজারো প্রশ্নের উত্তর দেব
হাসিনার কারণে বিএনপিতে যোগ দিতে চেয়েছিলেন তার স্বামী ড. ওয়াজেদ!
হাসিনার কারণে বিএনপিতে যোগ দিতে চেয়েছিলেন তার স্বামী ড. ওয়াজেদ!
জামায়াত নেতাদের প্রশংসা করে ফেসবুকে যা লিখলেন গোলাম রাব্বানী
জামায়াত নেতাদের প্রশংসা করে ফেসবুকে যা লিখলেন গোলাম রাব্বানী
‘যে বলে কেন প্রেমে পড়েছি জানি না, ওরা মিথ্যা বলে’
‘যে বলে কেন প্রেমে পড়েছি জানি না, ওরা মিথ্যা বলে’
মা অসুস্থ-বাবা কারাগারে, সেই দুঃসময়ের স্মৃতিচারণ করলেন মির্জা ফখরুলের মেয়ে
মা অসুস্থ-বাবা কারাগারে, সেই দুঃসময়ের স্মৃতিচারণ করলেন মির্জা ফখরুলের মেয়ে
আমরা বিভাজনের বদলে ঐক্য চাই: হাসনাত আব্দুল্লাহ
আমরা বিভাজনের বদলে ঐক্য চাই: হাসনাত আব্দুল্লাহ
সর্বশেষ খবর
কালকিনিতে হাতকড়াসহ পালানো আসামি গ্রেপ্তার
কালকিনিতে হাতকড়াসহ পালানো আসামি গ্রেপ্তার

১ সেকেন্ড আগে | দেশগ্রাম

পাকিস্তান পারমাণবিক শক্তিধর, কেউ হামলা করার সাহস করবে না : মরিয়ম
পাকিস্তান পারমাণবিক শক্তিধর, কেউ হামলা করার সাহস করবে না : মরিয়ম

২ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চট্টগ্রামে দুই বন্ধুর ‘ইয়্যামেজিং’
চট্টগ্রামে দুই বন্ধুর ‘ইয়্যামেজিং’

৫ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ঘোড়াঘাটে সিংড়া ইউনিয়ন 
পরিষদের বাজেট ঘোষণা
ঘোড়াঘাটে সিংড়া ইউনিয়ন  পরিষদের বাজেট ঘোষণা

৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রামে পালানো আসামি গ্রেফতার
চট্টগ্রামে পালানো আসামি গ্রেফতার

৫ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

নওগাঁয় অনূর্ধ্ব-১৫ বালকদের ফুটবল প্রশিক্ষণ শুরু
নওগাঁয় অনূর্ধ্ব-১৫ বালকদের ফুটবল প্রশিক্ষণ শুরু

৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

১৪ পুলিশ সুপারকে বদলি
১৪ পুলিশ সুপারকে বদলি

১১ মিনিট আগে | জাতীয়

পুকুরে বন্ধুদের সাথে গোসল করতে গিয়ে প্রাণ গেল কিশোরের
পুকুরে বন্ধুদের সাথে গোসল করতে গিয়ে প্রাণ গেল কিশোরের

১১ মিনিট আগে | নগর জীবন

৭ বছর পর নিরাপত্তা উপদেষ্টা পর্ষদ ঢেলে সাজালেন মোদি
৭ বছর পর নিরাপত্তা উপদেষ্টা পর্ষদ ঢেলে সাজালেন মোদি

১৯ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঝিনাইদহে একজনকে কুপিয়ে হত্যা
ঝিনাইদহে একজনকে কুপিয়ে হত্যা

২১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

শিশু আছিয়া ধর্ষণ-হত্যা মামলায় সাক্ষ্য দিলেন তিন চিকিৎসক
শিশু আছিয়া ধর্ষণ-হত্যা মামলায় সাক্ষ্য দিলেন তিন চিকিৎসক

২২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নড়াইলে শিশুকে হত্যা ও ধর্ষণ মামলায় যাবজ্জীবন কারাদণ্ড
নড়াইলে শিশুকে হত্যা ও ধর্ষণ মামলায় যাবজ্জীবন কারাদণ্ড

২৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নতুন বাংলাদেশ গড়তে সবাইকে একত্রিত হতে হবে : মির্জা ফখরুল
নতুন বাংলাদেশ গড়তে সবাইকে একত্রিত হতে হবে : মির্জা ফখরুল

৩১ মিনিট আগে | রাজনীতি

হত্যার দায়ে দুইজনের যাবজ্জীবন
হত্যার দায়ে দুইজনের যাবজ্জীবন

৩৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

‘২২৭ জনকে হত্যার লাইসেন্স পেয়ে গেছি’, অডিওটি শেখ হাসিনার
‘২২৭ জনকে হত্যার লাইসেন্স পেয়ে গেছি’, অডিওটি শেখ হাসিনার

৩৯ মিনিট আগে | জাতীয়

তরুণ প্রজন্মকে প্রকৃত রাজনীতি ও সমাজ ব্যবস্থায় ফিরতে হবে: এ্যানি
তরুণ প্রজন্মকে প্রকৃত রাজনীতি ও সমাজ ব্যবস্থায় ফিরতে হবে: এ্যানি

৪০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

আইন মন্ত্রণালয় দ্রুত সময়ে মতামত না দেওয়ায় ইশরাকের গেজেট প্রকাশ ইসির
আইন মন্ত্রণালয় দ্রুত সময়ে মতামত না দেওয়ায় ইশরাকের গেজেট প্রকাশ ইসির

৪৪ মিনিট আগে | জাতীয়

শেরপুরে লাঠি খেলায় মুগ্ধ দর্শক!
শেরপুরে লাঠি খেলায় মুগ্ধ দর্শক!

৪৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

শেরপুর সুধীজনদের সাথে জেলার উন্নয়নে দাবি নিয়ে করণীয় শীর্ষক মতবিনিময় সভা
শেরপুর সুধীজনদের সাথে জেলার উন্নয়নে দাবি নিয়ে করণীয় শীর্ষক মতবিনিময় সভা

৫১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

চিন্ময় দাসের জামিন হাইকোর্টে
চিন্ময় দাসের জামিন হাইকোর্টে

৫৩ মিনিট আগে | জাতীয়

‘পাল্টা শুল্ক নিয়ে যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে দর-কষাকষি করব, তাদের চটাব না’
‘পাল্টা শুল্ক নিয়ে যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে দর-কষাকষি করব, তাদের চটাব না’

৫৩ মিনিট আগে | বাণিজ্য

বগুড়ায় হত্যা মামলায় দুজনের ফাঁসি
বগুড়ায় হত্যা মামলায় দুজনের ফাঁসি

৫৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নতুন ক্ষেপণাস্ত্র-বোট তৈরির ঘোষণা দিল ইরান
নতুন ক্ষেপণাস্ত্র-বোট তৈরির ঘোষণা দিল ইরান

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘লিভিং ইন এ হেলদি স্পেস’ প্রতিযোগিতায় প্রথম ঝিনাইদহ ক্যাডেট কলেজ
‘লিভিং ইন এ হেলদি স্পেস’ প্রতিযোগিতায় প্রথম ঝিনাইদহ ক্যাডেট কলেজ

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

অভিনেতা সিদ্দিক ৭ দিনের রিমান্ডে
অভিনেতা সিদ্দিক ৭ দিনের রিমান্ডে

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মানিকগঞ্জে হত্যা মামলায় একজনের মৃত্যুদণ্ড
মানিকগঞ্জে হত্যা মামলায় একজনের মৃত্যুদণ্ড

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিমান বাহিনীর অনুশীলন পর্যবেক্ষণ প্রধান উপদেষ্টার
বিমান বাহিনীর অনুশীলন পর্যবেক্ষণ প্রধান উপদেষ্টার

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অভিবাসন সাংবাদিকতার উন্নয়নে ‘মার্সেই সনদ’ সই
অভিবাসন সাংবাদিকতার উন্নয়নে ‘মার্সেই সনদ’ সই

১ ঘণ্টা আগে | পরবাস

ঢাবির বাসে হামলার ঘটনায় ৫ জন গ্রেফতার
ঢাবির বাসে হামলার ঘটনায় ৫ জন গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নরসিংদী কারাগারে সাজাপ্রাপ্ত কয়েদির মৃত্যু
নরসিংদী কারাগারে সাজাপ্রাপ্ত কয়েদির মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
কাশ্মীর ইস্যু: প্রতিশোধ নিতে সামরিক হামলার ‘সবুজ সংকেত’ দিলেন মোদি
কাশ্মীর ইস্যু: প্রতিশোধ নিতে সামরিক হামলার ‘সবুজ সংকেত’ দিলেন মোদি

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অভিনেতা সিদ্দিককে মারধর করে থানায় সোপর্দ
অভিনেতা সিদ্দিককে মারধর করে থানায় সোপর্দ

২২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

অপকর্ম বন্ধ করুন, না হলে আওয়ামী লীগের মতো অবস্থা হবে: মির্জা ফখরুল
অপকর্ম বন্ধ করুন, না হলে আওয়ামী লীগের মতো অবস্থা হবে: মির্জা ফখরুল

২১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পাকিস্তানে অস্ত্র পাঠানো নিয়ে ভারতের দাবি অস্বীকার করল তুরস্ক
পাকিস্তানে অস্ত্র পাঠানো নিয়ে ভারতের দাবি অস্বীকার করল তুরস্ক

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘মুক্তিযোদ্ধা’র সনদ বাতিলের তালিকায় আলোচিত নামগুলো কারা?
‘মুক্তিযোদ্ধা’র সনদ বাতিলের তালিকায় আলোচিত নামগুলো কারা?

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এখনো তৎপর মালয়েশিয়ার সিন্ডিকেট
এখনো তৎপর মালয়েশিয়ার সিন্ডিকেট

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘ঢাকার প্রধান সড়কে ব্যাটারিচালিত রিকশা চলতে পারবে না’
‘ঢাকার প্রধান সড়কে ব্যাটারিচালিত রিকশা চলতে পারবে না’

২২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

‘২৪ থেকে ৩৬ ঘণ্টার মধ্যে পাকিস্তানে হামলা চালাতে পারে ভারত’
‘২৪ থেকে ৩৬ ঘণ্টার মধ্যে পাকিস্তানে হামলা চালাতে পারে ভারত’

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চীন-পাকিস্তানকে ‘মাথায় রেখেই’ কী রাফাল যুদ্ধবিমান কিনছে ভারত?
চীন-পাকিস্তানকে ‘মাথায় রেখেই’ কী রাফাল যুদ্ধবিমান কিনছে ভারত?

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চিয়া বীজ নিয়ে মার্কিন চিকিৎসকের সতর্কতা
চিয়া বীজ নিয়ে মার্কিন চিকিৎসকের সতর্কতা

২১ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

‘বাংলাদেশি’ সন্দেহে গুজরাটে আটকদের অধিকাংশই ভারতীয় মুসলিম
‘বাংলাদেশি’ সন্দেহে গুজরাটে আটকদের অধিকাংশই ভারতীয় মুসলিম

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

উচ্চতর গ্রেড পাবেন সরকারি চাকরিজীবীদের টাইম স্কেল ও সিলেকশন গ্রেডপ্রাপ্তরা
উচ্চতর গ্রেড পাবেন সরকারি চাকরিজীবীদের টাইম স্কেল ও সিলেকশন গ্রেডপ্রাপ্তরা

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সুবর্ণা, শাওনসহ ১৭ অভিনয়শিল্পীর বিরুদ্ধে হত্যাচেষ্টার মামলা
সুবর্ণা, শাওনসহ ১৭ অভিনয়শিল্পীর বিরুদ্ধে হত্যাচেষ্টার মামলা

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

খোঁজ নেই টাঙ্গাইলের সেই নাজিরের, চিন্তায়-অস্থিরতায় দিন কাটছে পরিবারের
খোঁজ নেই টাঙ্গাইলের সেই নাজিরের, চিন্তায়-অস্থিরতায় দিন কাটছে পরিবারের

২০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

অভিনেতা সিদ্দিকের ১০ দিনের রিমান্ড চায় পুলিশ
অভিনেতা সিদ্দিকের ১০ দিনের রিমান্ড চায় পুলিশ

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আব্রাহাম চুক্তিতে যোগ দেয়ার মার্কিন প্রস্তাবে ‘অস্বীকৃতি’ সিরিয়ার
আব্রাহাম চুক্তিতে যোগ দেয়ার মার্কিন প্রস্তাবে ‘অস্বীকৃতি’ সিরিয়ার

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতে পাঠ্যবই থেকে বাদ মোগল-সুলতানি ইতিহাস
ভারতে পাঠ্যবই থেকে বাদ মোগল-সুলতানি ইতিহাস

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মোদির বাসভবনে উচ্চ পর্যায়ের বৈঠক
মোদির বাসভবনে উচ্চ পর্যায়ের বৈঠক

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশ এখন আইএমএফ-বিশ্বব্যাংকের ওপর নির্ভরশীল নয়: অর্থ উপদেষ্টা
বাংলাদেশ এখন আইএমএফ-বিশ্বব্যাংকের ওপর নির্ভরশীল নয়: অর্থ উপদেষ্টা

২১ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

‘বেগম খালেদা জিয়াকে এয়ার অ্যাম্বুলেন্সে ফেরাতে কাজ করছে সরকার’
‘বেগম খালেদা জিয়াকে এয়ার অ্যাম্বুলেন্সে ফেরাতে কাজ করছে সরকার’

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শিক্ষার্থীদের সভা-সমাবেশ ও মিছিলে অংশগ্রহণ বন্ধের নির্দেশ
শিক্ষার্থীদের সভা-সমাবেশ ও মিছিলে অংশগ্রহণ বন্ধের নির্দেশ

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ই-কমার্স ব্যবসায় মেয়ে, যে কারণে বিনিয়োগ করলেন না বিল গেটস
ই-কমার্স ব্যবসায় মেয়ে, যে কারণে বিনিয়োগ করলেন না বিল গেটস

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আসছে ‘নাগরিক সেবা বাংলাদেশ’, এক ঠিকানায় মিলবে সব সেবা
আসছে ‘নাগরিক সেবা বাংলাদেশ’, এক ঠিকানায় মিলবে সব সেবা

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘যখন বুঝতে পারলাম কী হচ্ছে, তখন চিৎকার শুরু করি’
‘যখন বুঝতে পারলাম কী হচ্ছে, তখন চিৎকার শুরু করি’

৪ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

‘অনুমানে দুইয়ে দুইয়ে চার না মেলানোই ভালো’
‘অনুমানে দুইয়ে দুইয়ে চার না মেলানোই ভালো’

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইমরানকে মুক্তি দিয়ে সর্বদলীয় বৈঠক ডাকুন: পিটিআই
ইমরানকে মুক্তি দিয়ে সর্বদলীয় বৈঠক ডাকুন: পিটিআই

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পুতিনের যুদ্ধবিরতি ঘোষণা; স্থায়ী চুক্তি চান ট্রাম্প
পুতিনের যুদ্ধবিরতি ঘোষণা; স্থায়ী চুক্তি চান ট্রাম্প

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিএনপি নেতা আমানের ১৩ ও তার স্ত্রীর ৩ বছরের সাজা বাতিল
বিএনপি নেতা আমানের ১৩ ও তার স্ত্রীর ৩ বছরের সাজা বাতিল

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গৃহকর্মীকে ধর্ষণের অভিযোগ, বাবা-ছেলে গ্রেফতার
গৃহকর্মীকে ধর্ষণের অভিযোগ, বাবা-ছেলে গ্রেফতার

১৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মডেল মেঘনা আলম কারামুক্ত
মডেল মেঘনা আলম কারামুক্ত

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
অভিবাসী বহিষ্কারে রেকর্ড গড়লেন ট্রাম্প
অভিবাসী বহিষ্কারে রেকর্ড গড়লেন ট্রাম্প

প্রথম পৃষ্ঠা

বিদ্যুতের দাম সমন্বয় করতে চায় ডেসকো ওজোপাডিকো
বিদ্যুতের দাম সমন্বয় করতে চায় ডেসকো ওজোপাডিকো

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

আমবাগান পরিদর্শনে চীনের রাষ্ট্রদূত
আমবাগান পরিদর্শনে চীনের রাষ্ট্রদূত

প্রথম পৃষ্ঠা

আরও জটিল রোহিঙ্গা পরিস্থিতি
আরও জটিল রোহিঙ্গা পরিস্থিতি

প্রথম পৃষ্ঠা

পল্লী বিদ্যুতে চালু রাখার চেষ্টা ডিইপিজেড
পল্লী বিদ্যুতে চালু রাখার চেষ্টা ডিইপিজেড

নগর জীবন

বিজনেস পিপলকে মেরে ফেলা যাবে না
বিজনেস পিপলকে মেরে ফেলা যাবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

চীনের হাসপাতাল নীলফামারীতে
চীনের হাসপাতাল নীলফামারীতে

পেছনের পৃষ্ঠা

মোহনীয় কৃষ্ণচূড়া জারুল সোনালু
মোহনীয় কৃষ্ণচূড়া জারুল সোনালু

পেছনের পৃষ্ঠা

পাল্টা প্রস্তুতিতে পাকিস্তান
পাল্টা প্রস্তুতিতে পাকিস্তান

প্রথম পৃষ্ঠা

সাবিলা নূরের লুকোচুরি...
সাবিলা নূরের লুকোচুরি...

শোবিজ

অভিনেতা সিদ্দিককে মারধর করে পুলিশে সোপর্দ
অভিনেতা সিদ্দিককে মারধর করে পুলিশে সোপর্দ

পেছনের পৃষ্ঠা

বিনিয়োগকারীরা আর ঝুঁকি নিতে চান না
বিনিয়োগকারীরা আর ঝুঁকি নিতে চান না

পেছনের পৃষ্ঠা

অপকর্ম করলে আওয়ামী লীগের মতো অবস্থা
অপকর্ম করলে আওয়ামী লীগের মতো অবস্থা

প্রথম পৃষ্ঠা

গৃহকর্মী ধর্ষণের শিকার, বাবা-ছেলে আটক
গৃহকর্মী ধর্ষণের শিকার, বাবা-ছেলে আটক

দেশগ্রাম

ব্যবসায় পরিবেশ উন্নতির কোনো সম্ভাবনা নেই
ব্যবসায় পরিবেশ উন্নতির কোনো সম্ভাবনা নেই

পেছনের পৃষ্ঠা

শিশুশিল্পী থেকে যেভাবে তারকা
শিশুশিল্পী থেকে যেভাবে তারকা

শোবিজ

আইসিইউতে অর্থনীতি, সংকটে রাজনীতি
আইসিইউতে অর্থনীতি, সংকটে রাজনীতি

প্রথম পৃষ্ঠা

শেরেবাংলা, মেয়র হানিফ ও ঢাকার মশা
শেরেবাংলা, মেয়র হানিফ ও ঢাকার মশা

সম্পাদকীয়

বিতর্কে কারিনা
বিতর্কে কারিনা

শোবিজ

মোহামেডানকে কাঁদিয়ে ক্রিকেটে আবাহনীই সেরা
মোহামেডানকে কাঁদিয়ে ক্রিকেটে আবাহনীই সেরা

মাঠে ময়দানে

শ্রমিকেরাও মানুষ
শ্রমিকেরাও মানুষ

সম্পাদকীয়

গ্যাস ও ব্যাংকিং সংকটে বিপর্যয়ে রপ্তানি শিল্প
গ্যাস ও ব্যাংকিং সংকটে বিপর্যয়ে রপ্তানি শিল্প

পেছনের পৃষ্ঠা

১৫ বছর পর সেমিতে বার্সা-ইন্টার
১৫ বছর পর সেমিতে বার্সা-ইন্টার

মাঠে ময়দানে

নাচে এখন পেশাদারির জায়গা তৈরি হয়েছে
নাচে এখন পেশাদারির জায়গা তৈরি হয়েছে

শোবিজ

চম্পা কেন দূরে
চম্পা কেন দূরে

শোবিজ

মানুষ মর্যাদা পাবে তার গুণের ভিত্তিতে
মানুষ মর্যাদা পাবে তার গুণের ভিত্তিতে

প্রথম পৃষ্ঠা

কী চায় নতুন দলগুলো
কী চায় নতুন দলগুলো

প্রথম পৃষ্ঠা

চট্টগ্রামে লিড নিয়েছে বাংলাদেশ
চট্টগ্রামে লিড নিয়েছে বাংলাদেশ

মাঠে ময়দানে

নাটকীয় ফাইনালে কিংসের শিরোপা
নাটকীয় ফাইনালে কিংসের শিরোপা

মাঠে ময়দানে