শিরোনাম
প্রকাশ: ১০:৪৫, শনিবার, ১০ জুন, ২০২৩

কারাবন্দি সিরাজুল আলম খানের সঙ্গে কাটানো সময়

আনোয়ার হোসেইন মঞ্জু
অনলাইন ভার্সন
কারাবন্দি সিরাজুল আলম খানের সঙ্গে কাটানো সময়

জীবনের একটি পর্যায়ে পৌছে অনেকের কাছে ‘রহস্য পুরুষ’ হয়ে উঠা ‘দাদাভাই’ এর সঙ্গে আমার প্রথম দেখা ১৯৭৯ সালের গ্রীস্মের কোনো এক মাসে। দীর্ঘ সময় ধরে কথাও হয়েছিল তার সঙ্গে। তিনি তখন ময়মনসিংহ কারাগারে বন্দি ছিলেন। কারাগারে দেখা হয়েছিল বললে ভুল হবে। বন্দি হিসেবে তাকে চিকিৎসার জন্যে আনা হয়েছিল ময়মনসিংহ মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে। তার কেবিনের সামনে বারান্দায় প্রহরায় ছিলেন একজন পুলিশ সদস্য। আমার প্রবেশে বাধা দেননি তিনি, জিজ্ঞাসাবাদও করেননি। কারণ, আমার সঙ্গে ছিলেন অ্যাপ্রন পরা, গলায় স্টেথিসকোপ ঝোলানো মেডিকেলের ফাইনাল ইয়ায়ের ছাত্র এম, এ রশিদ। তিনিই একজন শীর্ষ রাজনৈতিক নিরাপত্তা বন্দির কেবিনে অবাধ প্রবেশের ছাড়পত্র। 

ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে আমার ছাত্রজীবন শেষ না হলেও আমি দৈনিক সংগ্রামের ফুলটাইম রিপোর্টার হিসেবে কাজ করছিলাম। ময়মনসিংহ মেডিকেল কলেজে আমার বেশ ক’জন ঘনিষ্ট বন্ধু ছিলেন। আমি প্রায়ই ময়মনসিংহ চলে যেতাম তাদের সঙ্গে একদিন বা দু’দিন কাটাতে। ১৯৭৯ সালের মে অথবা জুন মাস হবে, আমি ময়মনসিংহ মেডিকেল কলেজ হোস্টেলে বন্ধু এম এ রশিদের রুমে গিয়ে বিশ্রাম নেওয়ার পর তিনি আমাকে বললেন, ‘আজ আপনাকে একজন গুরুত্বপূর্ণ নেতার সঙ্গে দেখা করাবো।’ কে সেই নেতা আমি জানতে চাইলেও তিনি বলেননি।

সন্ধ্যায় আমরা হোস্টেল থেকে মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের উদ্দেশ্যে গেলাম। হাসপাতালের একটি ভবনের দোতলায় একটি কেবিনে আমাকেসহ প্রবেশ করলেন এম এ রশিদ। বড়োসড়ো কেবিন। কেন্দ্রস্থলে বেড। বেডের শিথানে বসা চল্লিশ ছুঁই ছুঁই বয়সের দীর্ঘ কালো চুল ও মুখভরা কাঁচা দাড়ি শোভিত সুদর্শন এক ব্যক্তি। চিনতে অসুবিধা হওয়ার কোনো কারণ ছিল না। অতি পরিচিত মুখ। সিরাজুল আলম খান। তিনি যে, ময়মনসিংহে কারাগারে আছে, তা আমার জানা ছিল।
 
সালাম জানিয়ে হাত বাড়িয়ে দিলাম। বাম হাতে ধরা হুকার নল বেড ঘিরে থাকা ভক্তদের একজনের হাতে দিয়ে তার ডান হাতের তর্জনি ও মধ্যমার মাঝখানে রাখা সিগারেট বাম হাতে নিয়ে আমার দিকে হাত বাড়িয়ে দিলেন। স্বাধীন বাংলাদেশের রূপকার হিসেবে যে গুটিকয়েক লোকের নাম জানি, তাদের অন্যতম এবং সবচেয়ে আলোচিত ব্যক্তির সঙ্গে করমর্দনের সময় শিহরিত বোধ করলাম। আমার হাত তার হাতে রাখলেন, যেন অনেক চেনা মানুষের সঙ্গে দীর্ঘদিন পর দেখা হয়েছে।   

আমি পরিচয় দিলাম, “ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে রাষ্ট্রবিজ্ঞানে অনার্স শেষ করেছি, পাশাপাশি দৈনিক সংগ্রামে জুনিয়র রিপোর্টার হিসেবে কাজ করছি। আপনি এখানে আছেন জেনে সাক্ষাতের সুযোগ গ্রহণ করলাম।” তিনি উচ্ছ্বসিত হয়ে জানতে চাইলেন, “মোহাম্মদ হোসেন ভাই কেমন আছেন? কবির ভাই কি এখনো সংগ্রামে আসেন?” আমি অবাক হলাম, ১৯৭৭ সালের জানুয়ারি মাসে সংগ্রাম পুন:প্রকাশিত হয়েছে। সিরাজুল আলম খান কারাগারে আছেন ১৯৭৬ সালের শেষ দিক, সম্ভবত নভেম্বর মাস থেকে। সব খবর রাখেন তিনি। অবশ্য তখন সংবাদপত্র ছিল হাতে গণা, সাংবাদিক সংখ্যাও খুব বেশি নয়। রাজনৈতিক ব্যক্তিত্বরা সব সাংবাদিক, বিশেষ করে রিপোর্টার ও ফটো সাংবাদিকদের জানতেন।

এরপর তিনি তার স্মৃতির ভান্ডার খুলে দিলেন, “মোহাম্মদ হোসেন ভাই গণকণ্ঠের বার্তা সম্পাদক ছিলেন। প্রতিদিন রাতে গণকণ্ঠে গিয়ে সম্পাদক আল মাহমুদ, নির্বাহী সম্পাদক আফতাব আহমদ (ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে নিজের রুমে নিহত হন), বার্তা সম্পাদক মোহাম্মদ হোসেন ভাইয়ের সাথে মধ্যরাত পর্যন্ত এবং অনেক সময় কাগজ বের হয়ে সেটা নিয়ে হাঁটতে হাঁটতে বাসায় ফিরতাম। কবির সাহেব সরকারি চাকুরি করতেন, অফিস শেষে গণকণ্ঠে এসে কাজে ডুবে যেতেন। শুনেছি, তারা দু’জনই সংগ্রামে যোগ দিয়েছেন।

কি অদ্ভুত ও ঐতিহাসিক যোগসূত্র। ১৯৭০ সালের ১৭ জানুয়ারি দৈনিক সংগ্রাম ওয়ারি এলাকার ৩১ র‌্যাঙ্কিন স্ট্রিট থেকে প্রকাশিত হয়েছিল। পত্রিকা ছাপানোর আধুনিক প্রেসও ছিল সেখানেই। ১৯৭১ সালের ১৬ ডিসেম্বরের আগেই সংগ্রাম বন্ধ হয়ে যায়। প্রেস ও বাড়িটি দখল করে নেওয়া হয় এবং ১৯৭২ সালের জানুয়ারি মাস থেকে ওই অফিস ও প্রেস থেকে দৈনিক গণকণ্ঠ প্রকাশিত হতে থাকে। সরকার বিরোধী সংবাদ প্রকাশের অভিযোগে গণকণ্ঠ সম্পাদক আল মাহমুদকে গ্রেফতার করা হয়। পরবর্তীতে বাকশাল প্রতিষ্ঠিত হলে চারটি দৈনিক ছাড়া সকল সংবাদপত্রের প্রকাশনা নিষিদ্ধ ঘোষণা করা হলে গণকণ্ঠ বিলুপ্ত হয়। 

জিয়াউর রহমান রাষ্ট্রপতি হওয়ার পর যখন বিলুপ্ত সংবাদপত্রগুলোকে পুনরায় প্রকাশের অনুমতি দেওয় হয়, তখন ওই ভবন থেকে প্রকাশিত হতো দৈনিক বাংলার মুখ। এর বহু পর এরশাদের সরকারের আমলে ওই বাড়িটি নিলামে বিক্রয়ের জন্য দরপত্র দেওয়ার আগে সংগ্রাম কর্তৃপক্ষকে ভবন ও প্রেসটি সরকারের সঙ্গে আলাপ-আলোচনার মাধ্যমে মালিকানা গ্রহণের প্রস্তাব দেওয়া হয়েছিল। কিন্তু এই প্রস্তাবের সঙ্গে অবৈধ লেনদেনের ইঙ্গিত থাকায় আলোচনা অগ্রসর হয়নি এবং শেষ পর্যন্ত বাড়িটি নিলামে বিক্রয় করা হয়।
     
আমি তাকে মোহাম্মদ হোসেন ভাই ও কবির ভাই সম্পর্কে জানাই। তিনি আরো অনেক রিপোর্টারের কথা বলেন, যারা সবাই আমার সিনিয়র। আমাকে বলেন সবাইকে তার সালাম পৌছে দিতে। 

তার কেবিনে জনা বিশেষ যুবক, চেহারা ও পোশাকে সবাইকে ছাত্র বলে মনে হলো। তাদের উদ্দেশে তিনি কিছু বলছিলেন। আমরা প্রবেশ করায় তাকে কথা থামাতে হয়েছে। তিনি তাদের দিকে ফিরে বললেন, “আফগানিস্তানে হাফিজুদ্দিনের পর এখন ক্ষমতায় এসেছে বারবাক কারমাল। তার মন্ত্রীসভায় ১৮ বছর বয়সের একজন তরুণকে মন্ত্রী বানানো হয়েছে। তোমরা তার বয়সী অথবা তার চেয়ে বেশি বয়সী। তোমরা অযোগ্য কীভাবে? ভালো উদাহরণ থেকে ভালো শিক্ষা নাও। বাংলাদেশে পরিবর্তন আসবেই এবং নেতৃত্বে থাকবে তোমরা।” 

তিনি দু’একজনকে থাকতে বলে অন্যদের বিদায় দিলেন। যারা ছিল, তাদের বললেন আমাকে ও রশিদ ভাইকে চা দিতে। টেবিলে বেশ কয়েকটি ফ্লাস্ক। হয়তো ভক্তরাই নিয়মিত তার খাবার পরিবেশন করেন। আমার আপত্তি সত্ত্বেও একজন ফ্লাস্ক থেকে চা ঢেলে আমাদের পরিবেশন করল। ফাঁকে ফাঁকে তিনি কথা বলছিলেন। তার কথা জাদু মেশানো। মন্ত্রমুগ্ধের মতো শুনি।

তিনি আমার কাছে দেশের অবস্থা জানতে চান। আমি বিনয়ের সঙ্গে বলি, “দাদাভাই, আপনি কারাগারে বসে যত খবর রাখেন, আমি মুক্ত বাতাসে বিচরণ করে এর ছিটেফোটাও জানি না। আপনি বলুন, আমি শুনি। এখন তো আপনার কথা লেখা যাবে না। আমি কারাগার থেকে মুক্ত হলে এবং দেশে স্বাধীনভাবে লেখার পরিবেশ সৃষ্টি হলে আমি লিখবো।” তিনি হাসলেন। কি সুন্দর করে তিনি হাসতে পারেন। কারাগারে আছেন বলে তার ক্ষোভ নেই, অভিযোগ নেই। তিনি বললেন, “আমি মুক্তি পেলে অবশ্যই দেখা করবেন। আবার হাত মিলিয়ে বিদায় নিলাম বাংলাদেশের রাজনীতির রহস্য পুরুষের কাছ থেকে।

এরপর আরো দু’বার দেখা হয়েছে তার সঙ্গে। ১৯৯৮ সালে আমি  দৈনিক মানবজমিনে কাজ করার সময় ওই সময়ের অফিস ওয়ালশো টাওয়ারের সামনের ফুটপাত দিয়ে তাকে যেতে দেখে অফিসের সিঁড়ি থেকে লাফ দিয়ে নামলাম, অনেকটা দৌড়ে তার কাছে পৌছে বললাম, “দাদাভাই, আসসালামু আলাইকুম।” তিনি দাঁড়িয়ে পেছন ফিরে বললেন, “ওয়ালেকুম!” জানতে চাইলাম, “আমাকে চিনতে পেরেছেন?” মুখে হাসি ফুটিয়ে বললেন, “দৈনিক সংগ্রাম!” তাকে বললাম, “এখন আমি মানবজমিনে।” তাকে অফিসে আমন্ত্রণ জানালে তিনি বললেন যে, শেরাটনে কারো সঙ্গে অ্যাপয়েন্টমেন্ট আছে তার। অন্য কোনো সময় অবশ্যই আসবেন। 

আরো বছর পাঁচেক পর তার সঙ্গে আবার দেখা হলো হোটেল সোনারগাঁও এর লবিতে। কার সঙ্গে কথা বলছিলেন। কাছে গিয়ে সালাম দেওয়ার ইচ্ছা দমন করতে না পেরে এগিয়ে গেলাম। তিনি হেসে হাত বাড়িয়ে দিলেন। আঙূল দিয়ে পাশের সোফায় বসতে ইশারা করলেন। আমি বসিনি। তাদের কথা বলার সুযোগ দিয়ে চলে আসি। 

গতকাল ৯ জুন শুক্রবার তিনি ইন্তেকাল করেছেন। ইন্না লিল্লাহি ওয়া ইন্না ইলাইহি রাজিউন। আল্লাহ তার ভালো কাজগুলো গ্রহণ করুন।

বিডি প্রতিদিন/ সালাহ উদ্দীন

এই বিভাগের আরও খবর
আশিক চৌধুরী ইস্যুতে ক্ষমা চাইলেন ছাত্রদলের সেই নেত্রী
আশিক চৌধুরী ইস্যুতে ক্ষমা চাইলেন ছাত্রদলের সেই নেত্রী
‘কত বছর ধরে ইন্ডাস্ট্রি ডুবাচ্ছেন সেটা একবার ভাবেন’
‘কত বছর ধরে ইন্ডাস্ট্রি ডুবাচ্ছেন সেটা একবার ভাবেন’
‘একটা সিনেমা আটকে দেয়া মানে কতগুলো স্বপ্নকে দাফন করে দেয়া’
‘একটা সিনেমা আটকে দেয়া মানে কতগুলো স্বপ্নকে দাফন করে দেয়া’
‌এবারের শোভাযাত্রা কেবল আরও ইনক্লুসিভ হবে তা না, আরও কালারফুল হবে
‌এবারের শোভাযাত্রা কেবল আরও ইনক্লুসিভ হবে তা না, আরও কালারফুল হবে
ফেব্রুয়ারিতে ইন্টারনেটে ২৬৮ ভুল তথ্য শনাক্ত করেছে রিউমার স্ক্যানার
ফেব্রুয়ারিতে ইন্টারনেটে ২৬৮ ভুল তথ্য শনাক্ত করেছে রিউমার স্ক্যানার
নতুন জীবনের জন্য দোয়া চাইলেন সারজিস
নতুন জীবনের জন্য দোয়া চাইলেন সারজিস
আগে সুন্দর করে একটু বাঁচি, তারপর হাজারো প্রশ্নের উত্তর দেব
আগে সুন্দর করে একটু বাঁচি, তারপর হাজারো প্রশ্নের উত্তর দেব
হাসিনার কারণে বিএনপিতে যোগ দিতে চেয়েছিলেন তার স্বামী ড. ওয়াজেদ!
হাসিনার কারণে বিএনপিতে যোগ দিতে চেয়েছিলেন তার স্বামী ড. ওয়াজেদ!
জামায়াত নেতাদের প্রশংসা করে ফেসবুকে যা লিখলেন গোলাম রাব্বানী
জামায়াত নেতাদের প্রশংসা করে ফেসবুকে যা লিখলেন গোলাম রাব্বানী
‘যে বলে কেন প্রেমে পড়েছি জানি না, ওরা মিথ্যা বলে’
‘যে বলে কেন প্রেমে পড়েছি জানি না, ওরা মিথ্যা বলে’
মা অসুস্থ-বাবা কারাগারে, সেই দুঃসময়ের স্মৃতিচারণ করলেন মির্জা ফখরুলের মেয়ে
মা অসুস্থ-বাবা কারাগারে, সেই দুঃসময়ের স্মৃতিচারণ করলেন মির্জা ফখরুলের মেয়ে
আমরা বিভাজনের বদলে ঐক্য চাই: হাসনাত আব্দুল্লাহ
আমরা বিভাজনের বদলে ঐক্য চাই: হাসনাত আব্দুল্লাহ
সর্বশেষ খবর
ব্যবসা-বিনিয়োগে কেন গতি ফেরানো জরুরি?
ব্যবসা-বিনিয়োগে কেন গতি ফেরানো জরুরি?

৫৮ মিনিট আগে | মুক্তমঞ্চ

নিম্নমানের কাগজে বই ছেপে শতকোটি টাকা লুট
নিম্নমানের কাগজে বই ছেপে শতকোটি টাকা লুট

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দেশের অর্থনৈতিক মন্দা কাটছে না
দেশের অর্থনৈতিক মন্দা কাটছে না

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

জর্দানে অবস্থানরত বাংলাদেশিদের জন্য জরুরি সতর্কবার্তা
জর্দানে অবস্থানরত বাংলাদেশিদের জন্য জরুরি সতর্কবার্তা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রানবন্যার ম্যাচে আয়ারল্যান্ডকে হারিয়ে ওয়েস্ট ইন্ডিজের সিরিজ জয়
রানবন্যার ম্যাচে আয়ারল্যান্ডকে হারিয়ে ওয়েস্ট ইন্ডিজের সিরিজ জয়

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইসরায়েলের বন্দরনগরী হাইফায় ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা
ইসরায়েলের বন্দরনগরী হাইফায় ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নরসিংদীতে বিএনপির শোডাউন ঘিরে দুই পক্ষের সংঘর্ষ, গুলিবিদ্ধসহ আহত ৩
নরসিংদীতে বিএনপির শোডাউন ঘিরে দুই পক্ষের সংঘর্ষ, গুলিবিদ্ধসহ আহত ৩

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দ্রুত ওজন কমাতে লেবু-মধুর পানি ভালো, নাকি শরীরচর্চা?
দ্রুত ওজন কমাতে লেবু-মধুর পানি ভালো, নাকি শরীরচর্চা?

২ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

বিএনপির কমিটি গঠন না হওয়ায় ক্ষোভ
বিএনপির কমিটি গঠন না হওয়ায় ক্ষোভ

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ইসরায়েলি হামলায় ইরানে দুই দিনে নিহত ১২৮
ইসরায়েলি হামলায় ইরানে দুই দিনে নিহত ১২৮

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

খেলাপি ঋণ বেড়ে ৪ লাখ ২০ হাজার কোটি টাকা
খেলাপি ঋণ বেড়ে ৪ লাখ ২০ হাজার কোটি টাকা

৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

১০ গোলের জয়ে ক্লাব বিশ্বকাপে বায়ার্নের দুর্দান্ত সূচনা
১০ গোলের জয়ে ক্লাব বিশ্বকাপে বায়ার্নের দুর্দান্ত সূচনা

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রূপপুর পারমাণবিক বিদ্যুৎকেন্দ্রের প্রথম ইউনিট চালু এ বছরেই : রুশ রাষ্ট্রদূত
রূপপুর পারমাণবিক বিদ্যুৎকেন্দ্রের প্রথম ইউনিট চালু এ বছরেই : রুশ রাষ্ট্রদূত

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইরান প্রবাসী বাংলাদেশিদের জন্য হটলাইন চালু
ইরান প্রবাসী বাংলাদেশিদের জন্য হটলাইন চালু

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইরান-ইসরায়েল সংঘাত নিয়ে যা বলেছে তুরস্ক, ফ্রান্স, জার্মানি ও ইরাক
ইরান-ইসরায়েল সংঘাত নিয়ে যা বলেছে তুরস্ক, ফ্রান্স, জার্মানি ও ইরাক

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চাঁপাইনবাবগঞ্জে ট্রেনে কাটা পড়ে তরুণীর মৃত্যু
চাঁপাইনবাবগঞ্জে ট্রেনে কাটা পড়ে তরুণীর মৃত্যু

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

যুদ্ধের কারণে ইরানে আটকা পড়েছেন ইন্টার মিলানের ফরোয়ার্ড
যুদ্ধের কারণে ইরানে আটকা পড়েছেন ইন্টার মিলানের ফরোয়ার্ড

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ডগেটের ইনজুরিতে অস্ট্রেলিয়া টেস্ট দলে অ্যাবট
ডগেটের ইনজুরিতে অস্ট্রেলিয়া টেস্ট দলে অ্যাবট

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইরানের ভয়ে নেতানিয়াহুর ছেলের বিয়ে স্থগিত
ইরানের ভয়ে নেতানিয়াহুর ছেলের বিয়ে স্থগিত

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের হামলায় ইসরায়েলে মৃতের সংখ্যা বেড়ে ১৪
ইরানের হামলায় ইসরায়েলে মৃতের সংখ্যা বেড়ে ১৪

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৪৮ ঘণ্টায় ভূপাতিত ৪৪টি ইসরায়েলি ড্রোন ও কোয়াডকপ্টার
৪৮ ঘণ্টায় ভূপাতিত ৪৪টি ইসরায়েলি ড্রোন ও কোয়াডকপ্টার

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরান-ইসরায়েল সংঘাতে যুক্ত হতে পারে যুক্তরাষ্ট্রও, ট্রাম্পের ইঙ্গিত
ইরান-ইসরায়েল সংঘাতে যুক্ত হতে পারে যুক্তরাষ্ট্রও, ট্রাম্পের ইঙ্গিত

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফুলছড়ি উপজেলা সমন্বয় কমিটি ঘোষণার পরপরই এনসিপি নেতার পদত্যাগ
ফুলছড়ি উপজেলা সমন্বয় কমিটি ঘোষণার পরপরই এনসিপি নেতার পদত্যাগ

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বৃষ্টি ও তাপপ্রবাহ নিয়ে নতুন বার্তা
বৃষ্টি ও তাপপ্রবাহ নিয়ে নতুন বার্তা

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১০ দিনের ছুটি শেষে বেনাপোল বন্দরে আমদানি-রপ্তানি শুরু
১০ দিনের ছুটি শেষে বেনাপোল বন্দরে আমদানি-রপ্তানি শুরু

৬ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

গোপালগঞ্জে দুই প্রতারককে গণধোলাই দিয়ে পুলিশে সোপর্দ
গোপালগঞ্জে দুই প্রতারককে গণধোলাই দিয়ে পুলিশে সোপর্দ

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

লন্ডনে বৈঠক নিয়ে গাত্রদাহ হওয়া উচিত না : এ্যানি
লন্ডনে বৈঠক নিয়ে গাত্রদাহ হওয়া উচিত না : এ্যানি

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সাতক্ষীরায় আওয়ামী লীগ নেতা কান্টু গ্রেফতার
সাতক্ষীরায় আওয়ামী লীগ নেতা কান্টু গ্রেফতার

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বন্ধুদের সঙ্গে ঘুরতে গিয়ে শিক্ষার্থীর মৃত্যু
বন্ধুদের সঙ্গে ঘুরতে গিয়ে শিক্ষার্থীর মৃত্যু

৬ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ভোলায় প্রতিবন্ধী কিশোরীকে ধর্ষণের অভিযোগ, মামলা
ভোলায় প্রতিবন্ধী কিশোরীকে ধর্ষণের অভিযোগ, মামলা

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
ইরানের যে নতুন ক্ষেপণাস্ত্রের আঘাতে ইসরায়েলে ব্যাপক ধ্বংসযজ্ঞ
ইরানের যে নতুন ক্ষেপণাস্ত্রের আঘাতে ইসরায়েলে ব্যাপক ধ্বংসযজ্ঞ

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জাতীয় গাদ্দারদের খুঁজতে ইরানের অভিযান শুরু, ৫ ইসরায়েলি গুপ্তচর গ্রেফতার
জাতীয় গাদ্দারদের খুঁজতে ইরানের অভিযান শুরু, ৫ ইসরায়েলি গুপ্তচর গ্রেফতার

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলে ভয়াবহ হামলা ইরানের, হতাহত দুই শতাধিক
ইসরায়েলে ভয়াবহ হামলা ইরানের, হতাহত দুই শতাধিক

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নেতানিয়াহু একটি জাতিকে ধ্বংস করছে, ভারত তাকে সমর্থন ও উৎসাহও দিচ্ছে: প্রিয়াঙ্কা
নেতানিয়াহু একটি জাতিকে ধ্বংস করছে, ভারত তাকে সমর্থন ও উৎসাহও দিচ্ছে: প্রিয়াঙ্কা

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলার ভয়াবহতা দেখে যা বললেন নেতানিয়াহু
ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলার ভয়াবহতা দেখে যা বললেন নেতানিয়াহু

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানি মিসাইলে ইসরায়েলের ওয়েইজম্যান বিজ্ঞান বিশ্ববিদ্যালয়ের ব্যাপক ক্ষয়ক্ষতি
ইরানি মিসাইলে ইসরায়েলের ওয়েইজম্যান বিজ্ঞান বিশ্ববিদ্যালয়ের ব্যাপক ক্ষয়ক্ষতি

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানি হামলায় তছনছ ইসরায়েল, হতাহত দুই শতাধিক
ইরানি হামলায় তছনছ ইসরায়েল, হতাহত দুই শতাধিক

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যে কারণে ১,৭০৫ বন্দিকে ক্ষমা করলেন খামেনি
যে কারণে ১,৭০৫ বন্দিকে ক্ষমা করলেন খামেনি

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঈদের ছুটিতে সপরিবার সরকারি সফরে গিয়ে অতিরিক্ত সচিবের ‘আনন্দভ্রমণ’
ঈদের ছুটিতে সপরিবার সরকারি সফরে গিয়ে অতিরিক্ত সচিবের ‘আনন্দভ্রমণ’

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘সরকার পরিবর্তনে’ এটিই সুযোগ, ইরানের সাবেক যুবরাজের উস্কানি
‘সরকার পরিবর্তনে’ এটিই সুযোগ, ইরানের সাবেক যুবরাজের উস্কানি

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলকে ধ্বংস করতে ইরান যেসব ক্ষেপণাস্ত্র ছুড়েছে
ইসরায়েলকে ধ্বংস করতে ইরান যেসব ক্ষেপণাস্ত্র ছুড়েছে

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দীর্ঘমেয়াদি যুদ্ধের জন্য প্রস্তুত ইরান
দীর্ঘমেয়াদি যুদ্ধের জন্য প্রস্তুত ইরান

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরান-ইসরায়েল সংঘাত : একনজরে গত ২৪ ঘণ্টায় যা যা ঘটল
ইরান-ইসরায়েল সংঘাত : একনজরে গত ২৪ ঘণ্টায় যা যা ঘটল

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাতভর মিসাইল বৃষ্টিতে বিপদে ইসরায়েল
রাতভর মিসাইল বৃষ্টিতে বিপদে ইসরায়েল

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরান থেকে নতুন করে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা শুরু, ইসরায়েলে ফের সতর্কতা সাইরেন
ইরান থেকে নতুন করে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা শুরু, ইসরায়েলে ফের সতর্কতা সাইরেন

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলে আরও ধ্বংসাত্মক হামলা চালানো হবে, ঘোষণা ইরানের
ইসরায়েলে আরও ধ্বংসাত্মক হামলা চালানো হবে, ঘোষণা ইরানের

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মার্কিন স্বার্থে হামলা চালালে ইরানকে যে ভয়ঙ্কর পরিণতির হুঁশিয়ারি দিলেন ট্রাম্প
মার্কিন স্বার্থে হামলা চালালে ইরানকে যে ভয়ঙ্কর পরিণতির হুঁশিয়ারি দিলেন ট্রাম্প

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হরমুজ প্রণালী বন্ধ করে দিতে পারে ইরান
হরমুজ প্রণালী বন্ধ করে দিতে পারে ইরান

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘পাঁচ ইসলামী ব্যাংক মিলে হবে এক ব্যাংক, চাকরি হারাবেন না কর্মীরা’
‘পাঁচ ইসলামী ব্যাংক মিলে হবে এক ব্যাংক, চাকরি হারাবেন না কর্মীরা’

১০ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ইরান-ইসরায়েল সংঘাতে যুক্ত হতে পারে যুক্তরাষ্ট্রও, ট্রাম্পের ইঙ্গিত
ইরান-ইসরায়েল সংঘাতে যুক্ত হতে পারে যুক্তরাষ্ট্রও, ট্রাম্পের ইঙ্গিত

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরান-ইসরায়েলের পাল্টাপাল্টি হামলার মধ্যেই জরুরি বৈঠকের ডাক বিশ্ব পরমাণু সংস্থার
ইরান-ইসরায়েলের পাল্টাপাল্টি হামলার মধ্যেই জরুরি বৈঠকের ডাক বিশ্ব পরমাণু সংস্থার

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের হামলায় তেহরানের তেল ডিপোতে আগুন
ইসরায়েলের হামলায় তেহরানের তেল ডিপোতে আগুন

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অভিনেত্রী সৌন্দর্য থেকে সঞ্জয় গান্ধীর মৃত্যু: নিছক বিমান দুর্ঘটনা, নাকি ষড়যন্ত্র?
অভিনেত্রী সৌন্দর্য থেকে সঞ্জয় গান্ধীর মৃত্যু: নিছক বিমান দুর্ঘটনা, নাকি ষড়যন্ত্র?

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলি দুই গুপ্তচরকে গ্রেফতারের দাবি ইরানের
ইসরায়েলি দুই গুপ্তচরকে গ্রেফতারের দাবি ইরানের

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পর্তুগালে স্ত্রী-কন্যার সামনেই গুলি করে বাংলাদেশিকে হত্যা
পর্তুগালে স্ত্রী-কন্যার সামনেই গুলি করে বাংলাদেশিকে হত্যা

১৫ ঘণ্টা আগে | পরবাস

ইরানের সঙ্গে সমন্বয় করে ইসরায়েলে হামলা হুথিদের
ইরানের সঙ্গে সমন্বয় করে ইসরায়েলে হামলা হুথিদের

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সিরিয়ার আকাশসীমা সাময়িকভাবে বন্ধ ঘোষণা
সিরিয়ার আকাশসীমা সাময়িকভাবে বন্ধ ঘোষণা

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েল ‘সবচেয়ে বড় হুমকি’ :  সৌদি যুবরাজকে ফোনে এরদোয়ান
ইসরায়েল ‘সবচেয়ে বড় হুমকি’ :  সৌদি যুবরাজকে ফোনে এরদোয়ান

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গোপন হামলার প্রস্তুতির সময় ইরানে মোসাদের দুই সদস্য আটক
গোপন হামলার প্রস্তুতির সময় ইরানে মোসাদের দুই সদস্য আটক

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিদেশ যেতে না পেরে ছেলের প্রাণ কেড়ে নিলেন বাবা
বিদেশ যেতে না পেরে ছেলের প্রাণ কেড়ে নিলেন বাবা

১৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

প্রিন্ট সর্বাধিক
তারেক ফিরছেন দেড় মাসের মধ্যে
তারেক ফিরছেন দেড় মাসের মধ্যে

প্রথম পৃষ্ঠা

ইসরায়েলে ধ্বংসস্তূপ
ইসরায়েলে ধ্বংসস্তূপ

প্রথম পৃষ্ঠা

দেশে নতুন বিপর্যয়ের শঙ্কা
দেশে নতুন বিপর্যয়ের শঙ্কা

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

সাত বছরে হলো কয়েকটি পিলার
সাত বছরে হলো কয়েকটি পিলার

পেছনের পৃষ্ঠা

যুক্তরাষ্ট্রে ট্রাম্পবিরোধী ব্যাপক বিক্ষোভ
যুক্তরাষ্ট্রে ট্রাম্পবিরোধী ব্যাপক বিক্ষোভ

পেছনের পৃষ্ঠা

আমের ‘ঢলন’ প্রথায় ক্ষতিগ্রস্ত চাষি
আমের ‘ঢলন’ প্রথায় ক্ষতিগ্রস্ত চাষি

নগর জীবন

প্রোটিয়া ক্রিকেটের মহানায়ক টেম্বা বাভুমা
প্রোটিয়া ক্রিকেটের মহানায়ক টেম্বা বাভুমা

মাঠে ময়দানে

কুশাসক-সুশাসক নির্ণয়ের দাঁড়িপাল্লা
কুশাসক-সুশাসক নির্ণয়ের দাঁড়িপাল্লা

সম্পাদকীয়

হামজাদের দেখে ভারতীয় দলেও প্রবাসী ফুটবলার
হামজাদের দেখে ভারতীয় দলেও প্রবাসী ফুটবলার

মাঠে ময়দানে

আওয়ামী লীগ ভোটকে হাস্যরসে পরিণত করে
আওয়ামী লীগ ভোটকে হাস্যরসে পরিণত করে

প্রথম পৃষ্ঠা

মাথায় হাত আলুচাষিদের
মাথায় হাত আলুচাষিদের

নগর জীবন

এক ঘরে দুই পীর থাকতে পারে না
এক ঘরে দুই পীর থাকতে পারে না

প্রথম পৃষ্ঠা

করোনা ঠেকাতে ব্যবস্থা নিচ্ছে সরকার
করোনা ঠেকাতে ব্যবস্থা নিচ্ছে সরকার

পেছনের পৃষ্ঠা

গণফোরাম সভাপতি মোস্তফা মহসিন মন্টু মারা গেছেন
গণফোরাম সভাপতি মোস্তফা মহসিন মন্টু মারা গেছেন

নগর জীবন

নাটক-সিনেমায় অনবদ্য তাসনিয়া ফারিণ
নাটক-সিনেমায় অনবদ্য তাসনিয়া ফারিণ

শোবিজ

অর্থ পাচার ও সন্ত্রাসে অর্থায়ন রোধে নতুন কৌশল
অর্থ পাচার ও সন্ত্রাসে অর্থায়ন রোধে নতুন কৌশল

পেছনের পৃষ্ঠা

পাঁচ ইসলামি ব্যাংক একীভূত হচ্ছে, চাকরি হারাবে না কেউ
পাঁচ ইসলামি ব্যাংক একীভূত হচ্ছে, চাকরি হারাবে না কেউ

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপির কমিটি গঠন না হওয়ায় ক্ষোভ
বিএনপির কমিটি গঠন না হওয়ায় ক্ষোভ

প্রথম পৃষ্ঠা

সড়কে তবুও মেয়াদোত্তীর্ণ বাস
সড়কে তবুও মেয়াদোত্তীর্ণ বাস

পেছনের পৃষ্ঠা

সরকারি পরিত্যক্ত ভবনে চামড়ার আড়ত, দুর্গন্ধে ভোগান্তি
সরকারি পরিত্যক্ত ভবনে চামড়ার আড়ত, দুর্গন্ধে ভোগান্তি

নগর জীবন

শাবিপ্রবির সড়ক এখন মরণফাঁদ
শাবিপ্রবির সড়ক এখন মরণফাঁদ

নগর জীবন

এবার ব্যাংক থেকে ফেরার পথে ১০ লাখ টাকা ছিনতাই
এবার ব্যাংক থেকে ফেরার পথে ১০ লাখ টাকা ছিনতাই

প্রথম পৃষ্ঠা

সড়কে খোঁড়াখুঁড়ি যানজটে বিড়ম্বনা
সড়কে খোঁড়াখুঁড়ি যানজটে বিড়ম্বনা

নগর জীবন

আন্দোলন চালিয়ে যাওয়ার ঘোষণা ইশরাকের
আন্দোলন চালিয়ে যাওয়ার ঘোষণা ইশরাকের

প্রথম পৃষ্ঠা

শাহিনের বক্তব্যে তোলপাড় বাফুফে
শাহিনের বক্তব্যে তোলপাড় বাফুফে

মাঠে ময়দানে

ইতিহাস গড়লেন রুকসানা
ইতিহাস গড়লেন রুকসানা

মাঠে ময়দানে

রুটি-রুজির নিশ্চয়তা পেয়েছেন মিলি
রুটি-রুজির নিশ্চয়তা পেয়েছেন মিলি

বসুন্ধরা শুভসংঘ

জাতীয় বাজেট ও কৃষি খাত
জাতীয় বাজেট ও কৃষি খাত

সম্পাদকীয়

ইরান-ইসরায়েল যুদ্ধ
ইরান-ইসরায়েল যুদ্ধ

সম্পাদকীয়