শিরোনাম
প্রকাশ: ১০:৪৫, শনিবার, ১০ জুন, ২০২৩

কারাবন্দি সিরাজুল আলম খানের সঙ্গে কাটানো সময়

আনোয়ার হোসেইন মঞ্জু
অনলাইন ভার্সন
কারাবন্দি সিরাজুল আলম খানের সঙ্গে কাটানো সময়

জীবনের একটি পর্যায়ে পৌছে অনেকের কাছে ‘রহস্য পুরুষ’ হয়ে উঠা ‘দাদাভাই’ এর সঙ্গে আমার প্রথম দেখা ১৯৭৯ সালের গ্রীস্মের কোনো এক মাসে। দীর্ঘ সময় ধরে কথাও হয়েছিল তার সঙ্গে। তিনি তখন ময়মনসিংহ কারাগারে বন্দি ছিলেন। কারাগারে দেখা হয়েছিল বললে ভুল হবে। বন্দি হিসেবে তাকে চিকিৎসার জন্যে আনা হয়েছিল ময়মনসিংহ মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে। তার কেবিনের সামনে বারান্দায় প্রহরায় ছিলেন একজন পুলিশ সদস্য। আমার প্রবেশে বাধা দেননি তিনি, জিজ্ঞাসাবাদও করেননি। কারণ, আমার সঙ্গে ছিলেন অ্যাপ্রন পরা, গলায় স্টেথিসকোপ ঝোলানো মেডিকেলের ফাইনাল ইয়ায়ের ছাত্র এম, এ রশিদ। তিনিই একজন শীর্ষ রাজনৈতিক নিরাপত্তা বন্দির কেবিনে অবাধ প্রবেশের ছাড়পত্র। 

ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে আমার ছাত্রজীবন শেষ না হলেও আমি দৈনিক সংগ্রামের ফুলটাইম রিপোর্টার হিসেবে কাজ করছিলাম। ময়মনসিংহ মেডিকেল কলেজে আমার বেশ ক’জন ঘনিষ্ট বন্ধু ছিলেন। আমি প্রায়ই ময়মনসিংহ চলে যেতাম তাদের সঙ্গে একদিন বা দু’দিন কাটাতে। ১৯৭৯ সালের মে অথবা জুন মাস হবে, আমি ময়মনসিংহ মেডিকেল কলেজ হোস্টেলে বন্ধু এম এ রশিদের রুমে গিয়ে বিশ্রাম নেওয়ার পর তিনি আমাকে বললেন, ‘আজ আপনাকে একজন গুরুত্বপূর্ণ নেতার সঙ্গে দেখা করাবো।’ কে সেই নেতা আমি জানতে চাইলেও তিনি বলেননি।

সন্ধ্যায় আমরা হোস্টেল থেকে মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের উদ্দেশ্যে গেলাম। হাসপাতালের একটি ভবনের দোতলায় একটি কেবিনে আমাকেসহ প্রবেশ করলেন এম এ রশিদ। বড়োসড়ো কেবিন। কেন্দ্রস্থলে বেড। বেডের শিথানে বসা চল্লিশ ছুঁই ছুঁই বয়সের দীর্ঘ কালো চুল ও মুখভরা কাঁচা দাড়ি শোভিত সুদর্শন এক ব্যক্তি। চিনতে অসুবিধা হওয়ার কোনো কারণ ছিল না। অতি পরিচিত মুখ। সিরাজুল আলম খান। তিনি যে, ময়মনসিংহে কারাগারে আছে, তা আমার জানা ছিল।
 
সালাম জানিয়ে হাত বাড়িয়ে দিলাম। বাম হাতে ধরা হুকার নল বেড ঘিরে থাকা ভক্তদের একজনের হাতে দিয়ে তার ডান হাতের তর্জনি ও মধ্যমার মাঝখানে রাখা সিগারেট বাম হাতে নিয়ে আমার দিকে হাত বাড়িয়ে দিলেন। স্বাধীন বাংলাদেশের রূপকার হিসেবে যে গুটিকয়েক লোকের নাম জানি, তাদের অন্যতম এবং সবচেয়ে আলোচিত ব্যক্তির সঙ্গে করমর্দনের সময় শিহরিত বোধ করলাম। আমার হাত তার হাতে রাখলেন, যেন অনেক চেনা মানুষের সঙ্গে দীর্ঘদিন পর দেখা হয়েছে।   

আমি পরিচয় দিলাম, “ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে রাষ্ট্রবিজ্ঞানে অনার্স শেষ করেছি, পাশাপাশি দৈনিক সংগ্রামে জুনিয়র রিপোর্টার হিসেবে কাজ করছি। আপনি এখানে আছেন জেনে সাক্ষাতের সুযোগ গ্রহণ করলাম।” তিনি উচ্ছ্বসিত হয়ে জানতে চাইলেন, “মোহাম্মদ হোসেন ভাই কেমন আছেন? কবির ভাই কি এখনো সংগ্রামে আসেন?” আমি অবাক হলাম, ১৯৭৭ সালের জানুয়ারি মাসে সংগ্রাম পুন:প্রকাশিত হয়েছে। সিরাজুল আলম খান কারাগারে আছেন ১৯৭৬ সালের শেষ দিক, সম্ভবত নভেম্বর মাস থেকে। সব খবর রাখেন তিনি। অবশ্য তখন সংবাদপত্র ছিল হাতে গণা, সাংবাদিক সংখ্যাও খুব বেশি নয়। রাজনৈতিক ব্যক্তিত্বরা সব সাংবাদিক, বিশেষ করে রিপোর্টার ও ফটো সাংবাদিকদের জানতেন।

এরপর তিনি তার স্মৃতির ভান্ডার খুলে দিলেন, “মোহাম্মদ হোসেন ভাই গণকণ্ঠের বার্তা সম্পাদক ছিলেন। প্রতিদিন রাতে গণকণ্ঠে গিয়ে সম্পাদক আল মাহমুদ, নির্বাহী সম্পাদক আফতাব আহমদ (ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে নিজের রুমে নিহত হন), বার্তা সম্পাদক মোহাম্মদ হোসেন ভাইয়ের সাথে মধ্যরাত পর্যন্ত এবং অনেক সময় কাগজ বের হয়ে সেটা নিয়ে হাঁটতে হাঁটতে বাসায় ফিরতাম। কবির সাহেব সরকারি চাকুরি করতেন, অফিস শেষে গণকণ্ঠে এসে কাজে ডুবে যেতেন। শুনেছি, তারা দু’জনই সংগ্রামে যোগ দিয়েছেন।

কি অদ্ভুত ও ঐতিহাসিক যোগসূত্র। ১৯৭০ সালের ১৭ জানুয়ারি দৈনিক সংগ্রাম ওয়ারি এলাকার ৩১ র‌্যাঙ্কিন স্ট্রিট থেকে প্রকাশিত হয়েছিল। পত্রিকা ছাপানোর আধুনিক প্রেসও ছিল সেখানেই। ১৯৭১ সালের ১৬ ডিসেম্বরের আগেই সংগ্রাম বন্ধ হয়ে যায়। প্রেস ও বাড়িটি দখল করে নেওয়া হয় এবং ১৯৭২ সালের জানুয়ারি মাস থেকে ওই অফিস ও প্রেস থেকে দৈনিক গণকণ্ঠ প্রকাশিত হতে থাকে। সরকার বিরোধী সংবাদ প্রকাশের অভিযোগে গণকণ্ঠ সম্পাদক আল মাহমুদকে গ্রেফতার করা হয়। পরবর্তীতে বাকশাল প্রতিষ্ঠিত হলে চারটি দৈনিক ছাড়া সকল সংবাদপত্রের প্রকাশনা নিষিদ্ধ ঘোষণা করা হলে গণকণ্ঠ বিলুপ্ত হয়। 

জিয়াউর রহমান রাষ্ট্রপতি হওয়ার পর যখন বিলুপ্ত সংবাদপত্রগুলোকে পুনরায় প্রকাশের অনুমতি দেওয় হয়, তখন ওই ভবন থেকে প্রকাশিত হতো দৈনিক বাংলার মুখ। এর বহু পর এরশাদের সরকারের আমলে ওই বাড়িটি নিলামে বিক্রয়ের জন্য দরপত্র দেওয়ার আগে সংগ্রাম কর্তৃপক্ষকে ভবন ও প্রেসটি সরকারের সঙ্গে আলাপ-আলোচনার মাধ্যমে মালিকানা গ্রহণের প্রস্তাব দেওয়া হয়েছিল। কিন্তু এই প্রস্তাবের সঙ্গে অবৈধ লেনদেনের ইঙ্গিত থাকায় আলোচনা অগ্রসর হয়নি এবং শেষ পর্যন্ত বাড়িটি নিলামে বিক্রয় করা হয়।
     
আমি তাকে মোহাম্মদ হোসেন ভাই ও কবির ভাই সম্পর্কে জানাই। তিনি আরো অনেক রিপোর্টারের কথা বলেন, যারা সবাই আমার সিনিয়র। আমাকে বলেন সবাইকে তার সালাম পৌছে দিতে। 

তার কেবিনে জনা বিশেষ যুবক, চেহারা ও পোশাকে সবাইকে ছাত্র বলে মনে হলো। তাদের উদ্দেশে তিনি কিছু বলছিলেন। আমরা প্রবেশ করায় তাকে কথা থামাতে হয়েছে। তিনি তাদের দিকে ফিরে বললেন, “আফগানিস্তানে হাফিজুদ্দিনের পর এখন ক্ষমতায় এসেছে বারবাক কারমাল। তার মন্ত্রীসভায় ১৮ বছর বয়সের একজন তরুণকে মন্ত্রী বানানো হয়েছে। তোমরা তার বয়সী অথবা তার চেয়ে বেশি বয়সী। তোমরা অযোগ্য কীভাবে? ভালো উদাহরণ থেকে ভালো শিক্ষা নাও। বাংলাদেশে পরিবর্তন আসবেই এবং নেতৃত্বে থাকবে তোমরা।” 

তিনি দু’একজনকে থাকতে বলে অন্যদের বিদায় দিলেন। যারা ছিল, তাদের বললেন আমাকে ও রশিদ ভাইকে চা দিতে। টেবিলে বেশ কয়েকটি ফ্লাস্ক। হয়তো ভক্তরাই নিয়মিত তার খাবার পরিবেশন করেন। আমার আপত্তি সত্ত্বেও একজন ফ্লাস্ক থেকে চা ঢেলে আমাদের পরিবেশন করল। ফাঁকে ফাঁকে তিনি কথা বলছিলেন। তার কথা জাদু মেশানো। মন্ত্রমুগ্ধের মতো শুনি।

তিনি আমার কাছে দেশের অবস্থা জানতে চান। আমি বিনয়ের সঙ্গে বলি, “দাদাভাই, আপনি কারাগারে বসে যত খবর রাখেন, আমি মুক্ত বাতাসে বিচরণ করে এর ছিটেফোটাও জানি না। আপনি বলুন, আমি শুনি। এখন তো আপনার কথা লেখা যাবে না। আমি কারাগার থেকে মুক্ত হলে এবং দেশে স্বাধীনভাবে লেখার পরিবেশ সৃষ্টি হলে আমি লিখবো।” তিনি হাসলেন। কি সুন্দর করে তিনি হাসতে পারেন। কারাগারে আছেন বলে তার ক্ষোভ নেই, অভিযোগ নেই। তিনি বললেন, “আমি মুক্তি পেলে অবশ্যই দেখা করবেন। আবার হাত মিলিয়ে বিদায় নিলাম বাংলাদেশের রাজনীতির রহস্য পুরুষের কাছ থেকে।

এরপর আরো দু’বার দেখা হয়েছে তার সঙ্গে। ১৯৯৮ সালে আমি  দৈনিক মানবজমিনে কাজ করার সময় ওই সময়ের অফিস ওয়ালশো টাওয়ারের সামনের ফুটপাত দিয়ে তাকে যেতে দেখে অফিসের সিঁড়ি থেকে লাফ দিয়ে নামলাম, অনেকটা দৌড়ে তার কাছে পৌছে বললাম, “দাদাভাই, আসসালামু আলাইকুম।” তিনি দাঁড়িয়ে পেছন ফিরে বললেন, “ওয়ালেকুম!” জানতে চাইলাম, “আমাকে চিনতে পেরেছেন?” মুখে হাসি ফুটিয়ে বললেন, “দৈনিক সংগ্রাম!” তাকে বললাম, “এখন আমি মানবজমিনে।” তাকে অফিসে আমন্ত্রণ জানালে তিনি বললেন যে, শেরাটনে কারো সঙ্গে অ্যাপয়েন্টমেন্ট আছে তার। অন্য কোনো সময় অবশ্যই আসবেন। 

আরো বছর পাঁচেক পর তার সঙ্গে আবার দেখা হলো হোটেল সোনারগাঁও এর লবিতে। কার সঙ্গে কথা বলছিলেন। কাছে গিয়ে সালাম দেওয়ার ইচ্ছা দমন করতে না পেরে এগিয়ে গেলাম। তিনি হেসে হাত বাড়িয়ে দিলেন। আঙূল দিয়ে পাশের সোফায় বসতে ইশারা করলেন। আমি বসিনি। তাদের কথা বলার সুযোগ দিয়ে চলে আসি। 

গতকাল ৯ জুন শুক্রবার তিনি ইন্তেকাল করেছেন। ইন্না লিল্লাহি ওয়া ইন্না ইলাইহি রাজিউন। আল্লাহ তার ভালো কাজগুলো গ্রহণ করুন।

বিডি প্রতিদিন/ সালাহ উদ্দীন

এই বিভাগের আরও খবর
রাজনীতিকে সর্বস্তরের মানুষের কাছে পৌঁছে দিতে চাই
রাজনীতিকে সর্বস্তরের মানুষের কাছে পৌঁছে দিতে চাই
ফেসবুকে ‘হ্যাঁ’ ও ‘না’ পোস্টের প্রতিযোগিতা
ফেসবুকে ‘হ্যাঁ’ ও ‘না’ পোস্টের প্রতিযোগিতা
এনসিপিকে কেন শাপলা দেওয়া যাবে না, ব্যাখ্যা দিলেন নীলা ইসরাফিল
এনসিপিকে কেন শাপলা দেওয়া যাবে না, ব্যাখ্যা দিলেন নীলা ইসরাফিল
ইশরাকের সাথে বিয়ে কবে? ফেসবুক পোস্টে জানালেন নুসরাত নিজেই
ইশরাকের সাথে বিয়ে কবে? ফেসবুক পোস্টে জানালেন নুসরাত নিজেই
যেখানে আওয়ামী লীগ, সেখানেই মাইর : হামিম
যেখানে আওয়ামী লীগ, সেখানেই মাইর : হামিম
আখতারের ওপর হামলার ঘটনায় যা বললেন সারজিস
আখতারের ওপর হামলার ঘটনায় যা বললেন সারজিস
‘রাজনৈতিক নেতাদের অনিরাপদ রেখে সরকার প্রধানের এয়ারপোর্ট প্রস্থান লজ্জাজনক’
‘রাজনৈতিক নেতাদের অনিরাপদ রেখে সরকার প্রধানের এয়ারপোর্ট প্রস্থান লজ্জাজনক’
ডাকসু নির্বাচন গণতন্ত্র অভিমুখী বিশাল পদযাত্রা: আসিফ নজরুল
ডাকসু নির্বাচন গণতন্ত্র অভিমুখী বিশাল পদযাত্রা: আসিফ নজরুল
এক হাজার কোটি টাকার মালিক সুমন, ফেসবুকে জাওয়াদ নির্ঝর
এক হাজার কোটি টাকার মালিক সুমন, ফেসবুকে জাওয়াদ নির্ঝর
‌‘এতো আশ্চর্য আর কোনোদিন হইনি’
‌‘এতো আশ্চর্য আর কোনোদিন হইনি’
আশিক চৌধুরী ইস্যুতে ক্ষমা চাইলেন ছাত্রদলের সেই নেত্রী
আশিক চৌধুরী ইস্যুতে ক্ষমা চাইলেন ছাত্রদলের সেই নেত্রী
‘কত বছর ধরে ইন্ডাস্ট্রি ডুবাচ্ছেন সেটা একবার ভাবেন’
‘কত বছর ধরে ইন্ডাস্ট্রি ডুবাচ্ছেন সেটা একবার ভাবেন’
সর্বশেষ খবর
রাজশাহীতে ট্রাকচাপায় প্রাণ গেল তিন বন্ধুর
রাজশাহীতে ট্রাকচাপায় প্রাণ গেল তিন বন্ধুর

২ সেকেন্ড আগে | দেশগ্রাম

ঢাকার বাতাস আজ ‘অস্বাস্থ্যকর’
ঢাকার বাতাস আজ ‘অস্বাস্থ্যকর’

৭ মিনিট আগে | নগর জীবন

আমেরিকায় গরুর মাংসের দামে রেকর্ড, তদন্তের নির্দেশ ট্রাম্পের
আমেরিকায় গরুর মাংসের দামে রেকর্ড, তদন্তের নির্দেশ ট্রাম্পের

৭ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরান শান্তি চায়, কিন্তু চাপে নতি স্বীকার করবে না : পেজেশকিয়ান
ইরান শান্তি চায়, কিন্তু চাপে নতি স্বীকার করবে না : পেজেশকিয়ান

৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আজকে যেমন থাকবে ঢাকার আবহাওয়া
আজকে যেমন থাকবে ঢাকার আবহাওয়া

১৯ মিনিট আগে | নগর জীবন

নির্বাচনের দ্বিতীয় টিজারে ভেসে উঠল ফেলানী হত্যার স্মৃতি
নির্বাচনের দ্বিতীয় টিজারে ভেসে উঠল ফেলানী হত্যার স্মৃতি

৩৪ মিনিট আগে | জাতীয়

প্রাথমিকে ১০ হাজার শিক্ষক নিয়োগে আবেদন শুরু আজ
প্রাথমিকে ১০ হাজার শিক্ষক নিয়োগে আবেদন শুরু আজ

৪০ মিনিট আগে | জাতীয়

হাসিনার বিরুদ্ধে রায়ের আগে সহিংসতার ষড়যন্ত্র
হাসিনার বিরুদ্ধে রায়ের আগে সহিংসতার ষড়যন্ত্র

৫২ মিনিট আগে | মুক্তমঞ্চ

নির্বাচন : একই প্রত্যাশায় জনতা ও সেনাবাহিনী
নির্বাচন : একই প্রত্যাশায় জনতা ও সেনাবাহিনী

১ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

জটিলতায় স্থবির জাইকা ঋণের ৫ মেগাপ্রকল্প
জটিলতায় স্থবির জাইকা ঋণের ৫ মেগাপ্রকল্প

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

সীমান্তবর্তী নারীদের পাশে বসুন্ধরা গ্রুপ
সীমান্তবর্তী নারীদের পাশে বসুন্ধরা গ্রুপ

১ ঘণ্টা আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

টিভিতে আজকের যত খেলা
টিভিতে আজকের যত খেলা

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নেতানিয়াহুর বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা তুরস্কের
নেতানিয়াহুর বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা তুরস্কের

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পশ্চিম তীরে দুই কিশোরকে হত্যা করল ইসরায়েলি বাহিনী
পশ্চিম তীরে দুই কিশোরকে হত্যা করল ইসরায়েলি বাহিনী

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নোবেল বিজয়ী বিজ্ঞানী জেমস ওয়াটসন আর নেই
নোবেল বিজয়ী বিজ্ঞানী জেমস ওয়াটসন আর নেই

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

উত্তরায় গাড়িচাপায় মাছ ব্যবসায়ী নিহত
উত্তরায় গাড়িচাপায় মাছ ব্যবসায়ী নিহত

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

শনিবার রাজধানীর যেসব মার্কেট বন্ধ
শনিবার রাজধানীর যেসব মার্কেট বন্ধ

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আজকের নামাজের সময়সূচি, ৮ নভেম্বর ২০২৫
আজকের নামাজের সময়সূচি, ৮ নভেম্বর ২০২৫

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

কুমিল্লায় জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবস পালিত
কুমিল্লায় জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবস পালিত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

যেভাবে বুঝব আল্লাহ আমাকে ক্ষমা করেছেন
যেভাবে বুঝব আল্লাহ আমাকে ক্ষমা করেছেন

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

মৃত্যু-পরবর্তী রহস্যময় এক জগৎ
মৃত্যু-পরবর্তী রহস্যময় এক জগৎ

২ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

যে কারণে খাবেন আদা চা
যে কারণে খাবেন আদা চা

৩ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

ফিক্সিংয়ে অভিযুক্ত ১৭ রেফারিকে গ্রেফতারের নির্দেশ
ফিক্সিংয়ে অভিযুক্ত ১৭ রেফারিকে গ্রেফতারের নির্দেশ

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

তাইজুলের বদলি হিসেবে উইলিয়ামসনকে দলে টানল ডারবান
তাইজুলের বদলি হিসেবে উইলিয়ামসনকে দলে টানল ডারবান

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রামগতিতে এক ইলিশ ১০ হাজার ৮০০ টাকায় বিক্রি
রামগতিতে এক ইলিশ ১০ হাজার ৮০০ টাকায় বিক্রি

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সিদ্ধিরগঞ্জে শামীম ওসমানসহ ৮০ জনের বিরুদ্ধে হত্যাচেষ্টা মামলা
সিদ্ধিরগঞ্জে শামীম ওসমানসহ ৮০ জনের বিরুদ্ধে হত্যাচেষ্টা মামলা

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইসলামে পরিবার নিয়ে ভাবনা ও পরিকল্পনা
ইসলামে পরিবার নিয়ে ভাবনা ও পরিকল্পনা

৮ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

শেষ ভালো যার সব ভালো তার
শেষ ভালো যার সব ভালো তার

৯ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

শেয়ারহোল্ডারদের ক্ষতি ৪৫০০ কোটি টাকা
শেয়ারহোল্ডারদের ক্ষতি ৪৫০০ কোটি টাকা

৯ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

হবিগঞ্জে ছুরিকাঘাতে যুবক নিহত
হবিগঞ্জে ছুরিকাঘাতে যুবক নিহত

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
জামায়াতের আলোচনার প্রস্তাব, যা বললেন বিএনপির মহাসচিব
জামায়াতের আলোচনার প্রস্তাব, যা বললেন বিএনপির মহাসচিব

২০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পাকিস্তানের পরমাণু কেন্দ্রে হামলার পরিকল্পনা করছিল ভারত-ইসরায়েল
পাকিস্তানের পরমাণু কেন্দ্রে হামলার পরিকল্পনা করছিল ভারত-ইসরায়েল

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মনোনয়ন না পেয়ে আম্পায়ারের ভঙ্গিতে রিভিউ আবেদন বিএনপি নেতার
মনোনয়ন না পেয়ে আম্পায়ারের ভঙ্গিতে রিভিউ আবেদন বিএনপি নেতার

১১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

জাহানারার মতো ভুক্তভোগীদের মুখ খোলার অনুরোধ তামিমের
জাহানারার মতো ভুক্তভোগীদের মুখ খোলার অনুরোধ তামিমের

১৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কিছুই জানেন না তিনি, অথচ তাকে নিয়ে ভারতে তুলকালাম!
কিছুই জানেন না তিনি, অথচ তাকে নিয়ে ভারতে তুলকালাম!

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এক ওভারে আব্বাস আফ্রিদির ৬ ছক্কা
এক ওভারে আব্বাস আফ্রিদির ৬ ছক্কা

২১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ফেব্রুয়ারির প্রথম সপ্তাহেই নির্বাচন : প্রেস সচিব
ফেব্রুয়ারির প্রথম সপ্তাহেই নির্বাচন : প্রেস সচিব

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পোড়া কার্গো ভিলেজ থেকে মোবাইল চুরি, বরখাস্ত আনসার সদস্য
পোড়া কার্গো ভিলেজ থেকে মোবাইল চুরি, বরখাস্ত আনসার সদস্য

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গুলিবিদ্ধ বিএনপি প্রার্থী এরশাদকে হেলিকপ্টারে ঢাকায় স্থানান্তর
গুলিবিদ্ধ বিএনপি প্রার্থী এরশাদকে হেলিকপ্টারে ঢাকায় স্থানান্তর

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আলোচিত সেই বিড়াল হত্যাকারী নারী আটক
আলোচিত সেই বিড়াল হত্যাকারী নারী আটক

১৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বর্তমান বাস্তবতায় ১০-২০ কোটি টাকা ছাড়া নির্বাচন করা যায় না:  আসিফ মাহমুদ
বর্তমান বাস্তবতায় ১০-২০ কোটি টাকা ছাড়া নির্বাচন করা যায় না:  আসিফ মাহমুদ

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাড়িতে ঢুকে পড়ছে ভালুক, সেনা মোতায়েন
বাড়িতে ঢুকে পড়ছে ভালুক, সেনা মোতায়েন

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জবির ১৫ শিক্ষার্থীকে নিয়ে বুড়িগঙ্গায় নৌকাডুবি
জবির ১৫ শিক্ষার্থীকে নিয়ে বুড়িগঙ্গায় নৌকাডুবি

১০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

‘আয়নাঘর’ থেকে বেঁচে ফিরে বিএনপির প্রার্থী হয়ে মাঠে মাজেদ বাবু
‘আয়নাঘর’ থেকে বেঁচে ফিরে বিএনপির প্রার্থী হয়ে মাঠে মাজেদ বাবু

১৬ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

মাহবুবউল আলম হানিফের শ্যালকসহ গ্রেফতার ৬ জন
মাহবুবউল আলম হানিফের শ্যালকসহ গ্রেফতার ৬ জন

১৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বিশ্বকাপে দল বাড়াচ্ছে আইসিসি, সুবিধা পাবে বাংলাদেশ
বিশ্বকাপে দল বাড়াচ্ছে আইসিসি, সুবিধা পাবে বাংলাদেশ

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ঘি খেতে চাইলে চামচ দিয়ে ভদ্রভাবে খান : ডা. সায়ন্থ
ঘি খেতে চাইলে চামচ দিয়ে ভদ্রভাবে খান : ডা. সায়ন্থ

১০ ঘণ্টা আগে | টক শো

সেনাপ্রধানকে নিয়ে অপপ্রচার, সতর্ক থাকার অনুরোধ
সেনাপ্রধানকে নিয়ে অপপ্রচার, সতর্ক থাকার অনুরোধ

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাজধানীতে সবজি স্থিতিশীল, অস্থির পেঁয়াজের বাজার
রাজধানীতে সবজি স্থিতিশীল, অস্থির পেঁয়াজের বাজার

১৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বিধানসভায় হারলে রাজ্যে বিজেপির অস্তিত্ব থাকবে না: মিঠুন
বিধানসভায় হারলে রাজ্যে বিজেপির অস্তিত্ব থাকবে না: মিঠুন

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘নো হাংকি পাংকি’ কোনো আদর্শের রাজনৈতিক ভাষা হতে পারে না : এ্যানি
‘নো হাংকি পাংকি’ কোনো আদর্শের রাজনৈতিক ভাষা হতে পারে না : এ্যানি

১৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

চীনের তৃতীয় বিমানবাহী রণতরী নৌবাহিনীর কাছে হস্তান্তর
চীনের তৃতীয় বিমানবাহী রণতরী নৌবাহিনীর কাছে হস্তান্তর

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অনলাইনে আর্থিক প্রতারণা নিয়ে পুলিশের সতর্কবার্তা
অনলাইনে আর্থিক প্রতারণা নিয়ে পুলিশের সতর্কবার্তা

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

২৬ বিলিয়নিয়ার ২২ মিলিয়ন ঢেলেও মামদানিকে ঠেকাতে পারেনি!
২৬ বিলিয়নিয়ার ২২ মিলিয়ন ঢেলেও মামদানিকে ঠেকাতে পারেনি!

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মা হলেন ক্যাটরিনা কাইফ
মা হলেন ক্যাটরিনা কাইফ

২১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

মাইকে ভাইয়ের সঙ্গে মারামারির ঘোষণা: মুচলেকায় ছাড়া পেলেন সেই কুদ্দুস
মাইকে ভাইয়ের সঙ্গে মারামারির ঘোষণা: মুচলেকায় ছাড়া পেলেন সেই কুদ্দুস

১৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বন্যায় ডুবতে পারে এশিয়ার যে দেশ, জারি সতর্কতা
বন্যায় ডুবতে পারে এশিয়ার যে দেশ, জারি সতর্কতা

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক স্বাভাবিক করতে যাচ্ছে মুসলিম সংখ্যাগরিষ্ঠ কাজাখস্তান
ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক স্বাভাবিক করতে যাচ্ছে মুসলিম সংখ্যাগরিষ্ঠ কাজাখস্তান

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শনিবার থেকে আন্দোলনে নামছেন প্রাথমিকের শিক্ষকরা
শনিবার থেকে আন্দোলনে নামছেন প্রাথমিকের শিক্ষকরা

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুদ্ধবিধ্বস্ত ইউক্রেনে গিয়ে বিপদে অ্যাঞ্জেলিনা
যুদ্ধবিধ্বস্ত ইউক্রেনে গিয়ে বিপদে অ্যাঞ্জেলিনা

২২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

প্রিন্ট সর্বাধিক
জাহানারার অভিযোগে টালমাটাল ক্রিকেটপাড়া
জাহানারার অভিযোগে টালমাটাল ক্রিকেটপাড়া

প্রথম পৃষ্ঠা

সেই কাজরী এখন
সেই কাজরী এখন

শোবিজ

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

সেনাবাহিনীকে বিতর্কিত করার অপচেষ্টা রুখতে হবে
সেনাবাহিনীকে বিতর্কিত করার অপচেষ্টা রুখতে হবে

নগর জীবন

আসছে হেরোইনের কাঁচামাল
আসছে হেরোইনের কাঁচামাল

পেছনের পৃষ্ঠা

গণভোটের দাবি নির্বাচন বানচালের ষড়যন্ত্র
গণভোটের দাবি নির্বাচন বানচালের ষড়যন্ত্র

প্রথম পৃষ্ঠা

নদীর পারে অন্যরকম চিড়িয়াখানা
নদীর পারে অন্যরকম চিড়িয়াখানা

শনিবারের সকাল

‘নো হাংকি পাংকি’ ভাষা হতে পারে না
‘নো হাংকি পাংকি’ ভাষা হতে পারে না

প্রথম পৃষ্ঠা

উন্নয়নের সব প্রকল্পই আটকা
উন্নয়নের সব প্রকল্পই আটকা

নগর জীবন

নায়করাজের সেই ছবি
নায়করাজের সেই ছবি

শোবিজ

সিরিজে পিছিয়ে গেলেন যুবারা
সিরিজে পিছিয়ে গেলেন যুবারা

মাঠে ময়দানে

দেশজুড়ে নির্বাচনি আমেজ
দেশজুড়ে নির্বাচনি আমেজ

প্রথম পৃষ্ঠা

হাসিনার বিরুদ্ধে রায়ের আগে সহিংসতার ষড়যন্ত্র
হাসিনার বিরুদ্ধে রায়ের আগে সহিংসতার ষড়যন্ত্র

সম্পাদকীয়

আইরিশ ক্রিকেট দল এখন সিলেটে
আইরিশ ক্রিকেট দল এখন সিলেটে

মাঠে ময়দানে

খেলবে ব্রাজিল আর্জেন্টিনার ক্লাব
খেলবে ব্রাজিল আর্জেন্টিনার ক্লাব

মাঠে ময়দানে

ঝুঁকিতে ৭ কোটি পোশাকশ্রমিক
ঝুঁকিতে ৭ কোটি পোশাকশ্রমিক

পেছনের পৃষ্ঠা

সেনাপ্রধানকে নিয়ে অপপ্রচার, সতর্ক থাকার অনুরোধ
সেনাপ্রধানকে নিয়ে অপপ্রচার, সতর্ক থাকার অনুরোধ

প্রথম পৃষ্ঠা

এশিয়ান আর্চারির পদকের লড়াই শুরু আজ
এশিয়ান আর্চারির পদকের লড়াই শুরু আজ

মাঠে ময়দানে

ইয়ামাল-দেম্বেলের বর্ষসেরার লড়াই
ইয়ামাল-দেম্বেলের বর্ষসেরার লড়াই

মাঠে ময়দানে

ঠিক পথেই আছে খুদে কিংসরা
ঠিক পথেই আছে খুদে কিংসরা

মাঠে ময়দানে

দেড় হাজার কোটি টাকার সুফল প্রকল্পে দুর্নীতি
দেড় হাজার কোটি টাকার সুফল প্রকল্পে দুর্নীতি

প্রথম পৃষ্ঠা

চাঁদা না দেওয়ায় অফিস ভাঙচুর
চাঁদা না দেওয়ায় অফিস ভাঙচুর

দেশগ্রাম

বগুড়ায় বিড়াল হত্যার ঘটনায় নারী গ্রেপ্তার
বগুড়ায় বিড়াল হত্যার ঘটনায় নারী গ্রেপ্তার

পেছনের পৃষ্ঠা

সিলেট-১ ছেড়ে ৪-এ প্রচার শুরু আরিফের
সিলেট-১ ছেড়ে ৪-এ প্রচার শুরু আরিফের

নগর জীবন

বন্যায় ডুবতে পারে থাইল্যান্ড
বন্যায় ডুবতে পারে থাইল্যান্ড

পূর্ব-পশ্চিম

দুজনকে পিটিয়ে হত্যা, আরও একজন গ্রেপ্তার
দুজনকে পিটিয়ে হত্যা, আরও একজন গ্রেপ্তার

দেশগ্রাম

আগ্রাসনের বিরুদ্ধে লংমার্চ আইনজীবীদের
আগ্রাসনের বিরুদ্ধে লংমার্চ আইনজীবীদের

দেশগ্রাম

হারলে রাজ্যে বিজেপির অস্তিত্ব থাকবে না : মিঠুন
হারলে রাজ্যে বিজেপির অস্তিত্ব থাকবে না : মিঠুন

পূর্ব-পশ্চিম

মাছের আড়তে পড়ে ছিল যুবকের রক্তাক্ত লাশ
মাছের আড়তে পড়ে ছিল যুবকের রক্তাক্ত লাশ

দেশগ্রাম

রাজনীতি থেকে ন্যান্সি পেলোসির অবসরের ঘোষণা
রাজনীতি থেকে ন্যান্সি পেলোসির অবসরের ঘোষণা

পূর্ব-পশ্চিম