শিরোনাম
প্রকাশ: ১৭:৪৬, বুধবার, ২৪ জুলাই, ২০১৯ আপডেট:

‘কিং কং’ এর মত প্রাণী বাস্তবে আছে, নাকি নাই? (ভিডিও)

অনলাইন ডেস্ক
অনলাইন ভার্সন
‘কিং কং’ এর মত প্রাণী বাস্তবে আছে, নাকি নাই? (ভিডিও)

‘কিং কং’কে মনে আছে আপনাদের? সেই যে বিশালাকারের প্রাণী? ১৯৩৩ সালে জন্ম নেয়া ‘কিং কং’ ভারত মহাসাগরের এক রহস্যময় দ্বীপে বাস করত। এই দানব গরিলা চরিত্র ‘কং’কে বারবার ফিরিয়ে আনা হয়েছে রুপালি পর্দায়। তার প্রত্যাবর্তন কখনও হয়েছে একা, কখনও বা তার সঙ্গী হয়েছে জাপানি জলদানব গডজিলা। যে রূপেই হোক, ‘কিং কং’কে ভালবেসে বারবার হলে গিয়েছে দর্শক। ব্যবসার মুখ দেখেছেন প্রযোজকরা। ১৯৩৩ সালের মুক্তি পাওয়া ‘কিং কং’ মুভিটি রোটেন টমেটোস এর রেটিং অনুযায়ী সর্বকালের অন্যতম ভীতিকর মুভি। 

এক দানব আকৃতির গরিলার সঙ্গে  নিতান্ত সাধারণ মেয়ের প্রেম হয়ে যায়। এরপর কত লড়াই, কত রক্তারক্তি- টিভি পর্দা কাঁপানো এমন ‘কিং কং’ এর দানবাকৃতির গরিলা কী বাস্তবে রয়েছে? কখনো কী ছিল? এ নিয়েই আজকের ফিচার।

বাস্তবে ‘কিং কং’ আছে নাকি নাই, সে বিতর্কে যাওয়ার আগে সবাইকে বলে রাখতে চাই ‘কিং কং’ এর ধারণা কিন্তু বাস্তব প্রাণী থেকেই এসেছে। গরিলা নামের এই প্রাণীকে আমরা সবাই চিনি। মূলত গরিলার স্বাভাবিক আকৃতিকে তিন-চারগুণ বড় দৈত্যকার প্রাণী হিসেবে উপস্থাপন করা হয়েছে ‘কিং কং’কে। তাই সবার আগে আসুন চিনি গরিলাকে। গরিলা মূলত প্রাইমেট বর্গেও বিশালাকৃতির একটি প্রাণী। শিম্পাজি, ওরাংওটান, বানর, নরবানর এবং মানুষ প্রাণী শ্রেণিবিন্যাস অনুসারে এই গোষ্ঠীর অন্তর্ভুক্ত।

রাতের বেলায় বিশালাকৃতির গরিলাকে দেখে পিলে চমকানো দৈত্যের কথা মনে হবে। গরিলাদের ওজন ৩০০  থেকে ৫০০ পাউন্ড হয়। এদের উচ্চতা প্রায় ৬ ফুট। এক একটি গরিলা মানুষের চেয়ে প্রায় ৪ থেকে ৮ গুণ বেশি শক্তি ধারণ করে। গরিলার হাত মানুষের হাতের চেয়ে শুধু লম্বা ও পেশিবহুলই নয়, গরিলার হাত তার পায়ের চেয়ে ২০% বেশি লম্বা। মুখ, বুক, হাত ও পায়ের তালু ছাড়া গরিলার দেহের প্রায় সবটাই ঘণ লোমে আবৃত থাকে।

গরিলা সাধারণত দু’হাত ও দু’পায়ে ভর দিয়ে হাঁটে। তবে দাঁড়িয়েও হাঁটতে পারে। মানুষের মতই গরিলাদেরও হাতে-পায়ে দশটি করে আঙুল আছে। এদের দাঁতের সংখ্যাও বত্রিশটি।  গরিলার কান ছোট আকৃতির। গরিলা এমনিতে লাজুক ও শান্ত প্রকৃতির। রেগে গেলে দু’হাত দিয়ে বুক চাপড়ায়-চিৎকার করে। কাতুকুতু দিলে গরিলা হাসে। কাঁদলেও চোখের পানি ফেলে না। গরিলা মানুষের মতো কথা বলতে পারে না, তবে প্রশিক্ষিত গরিলা সংকেতসহ মানুষের ভাষা বুঝতে পারে। এমনিতে বিচিত্র ধ্বনি ও শব্দ করে এবং গন্ধ শুঁকে শুঁকে তারা সামাজিক যোগাযোগ রক্ষা করে। এদের মধ্যে প্রেম, বিদ্বেষ, ঘৃণা, ভয়, আনন্দ ও লোভ এসব আবেগও আছে।

গরিলা নিরামিষভোজী। বিশ্রামে থাকা ছাড়া প্রায় সবসময়ই গাছের পাতা, কচিকাণ্ড, পোকামাকড়, ফল ও লতা খায়। মধ্য আফ্রিকা বিশেষত রুয়ান্ডা, উগান্ডা ও কঙ্গোর গভীর বন-জঙ্গলে গরিলাদের বসবাস। পার্বত্য অঞ্চলের গহিন বনে পাহাড়ি গরিলা দেখতে পাওয়া যায়। এরা অপেক্ষাকৃত বড় ও মোটা, হাত খাটো এবং লম্বা ঘণ লোমের অধিকারী। গরিলাকে খুবই বুদ্ধিমান প্রাণী মনে করা হয়। মূলত গরিলাদের এই জীবনকে চলচ্চিত্রের রূপালী পর্দায় তুলে আনতে গিয়ে কল্পনার মিশেলে জন্ম হয়েছে ‘কিং কং’ এর। স্বভাবতই প্রশ্ন আসে তাহলে ‘কিং কং’  কী কেবলই কল্পনা? নাকি দূর অতীতের গরিলারা ‘কিং কং’ এর মতোই দানবাকৃতির ছিল?

মজার ব্যাপার হলো ন্যাশনাল জিওগ্রাফিক এ একবার একটা খবর বেরিয়েছিল। খবরটা একটা ১ লাখ বছর বয়সী ফসিলের। গিগান্টোপিথেকাস বলে খ্যাত সেই ফসিলটিা ইঙ্গিত দেয় যে ‘কিং কং’ ছিল। কিন্তু শরীরের দিক দিয়ে অনেক বড় হওয়ার কারণে তা বিলুপ্ত হয়ে গেছে। ১৯৩৩ সালে চলচ্চিত্র পরিচালক মেরিয়ান সি কুপার প্রথম ‘কিং কং’ এর মতো বিরাট প্রাণীর ধারণা আনেন। ‘কিং কং’ নামে তৈরি প্রথম সেই চলচ্চিত্রেটিতে দেখানো হয় একটি দ্বীপে বিরাট একটি প্রাণীর খোঁজে বেরিয়ে পড়ে কয়েকজন। সেই প্রাণীটির নাম ছিল কং। কং সেই দলের একজন মেয়ের প্রেমে পড়ে যায়। কোনোভাবে সেই মেয়ে সেখান থেকে বেঁচে যায় এবং সেই দল কং’কে নিউ ইয়র্কে নিয়ে আসে এবং খাঁচায় বন্দী করে সেটাকে প্রদর্শনীর ব্যবস্থা করে। এরপর সেখান থেকে বের হয়ে কং পুরো শহরকে ধ্বংস করতে শুরু করে এবং পছন্দের মেয়েটিকে নিয়ে পালাতে চায়। এটির পরও ‘কিং কং’ নিয়ে অনেক চলচ্চিত্র এবং টিভি সিরিজ তৈরি হয়েছে। এখনো হলিউডে ‘কিং কং’ বেশ জনপ্রিয়।

চলুন জেনে নেয়া যাক ‘কিং কং’ বিষয়ে বিজ্ঞান কী বলে? বিজ্ঞান বলছে যে বাস্তবে  ‘কিং কং’ এর মত প্রাণী হওয়া সম্ভব নয়। সিনেমা-নাটকে আমরা যে দৈত্যাকার প্রাণীটি দেখে অভ্যস্ত, সেটি নেহায়েতই ফিকশনের প্রয়োজনে তৈরি। মানুষের উর্বর মস্তিষ্কের কল্পনা ছাড়া আর কিছুই নয়। কিন্তু বিজ্ঞানের ব্যাখাটা কী? এর ব্যাখ্যা বোঝার জন্য জ্যামিতি সম্পর্কে আপনার স্বচ্ছ ধারণা থাকতে হবে। বলে রাখা ভালো, আমাদের চেনা পৃথিবীর চেনা জানা সমস্ত প্রাণীই জ্যামিতিকভাবে সদৃশ বা পারফেক্ট। কোনো বস্তুর জ্যামিতিক সদৃশতা পরিমাপ করতে হলে, সেই বস্তু একই ধরনের পদার্থ দিয়ে তৈরি হতে হবে। আর এক্ষেত্রে সেগুলোর ওজন ভরের সমানুপাতিক হতে হবে এবং ভরকে আয়তনের সমানুপাতিক হতে হবে। 

বোঝার সুবিধার্থে আমরা একটি ঘণকের কথা চিন্তা করতে পারি এবং ‘কিং কং’কে একটি ঘণকের ন্যায় মনে করতে পারি।  ধরি, ‘কিং কং’ এর শরীর অনেকগুলো ছোট ছোট কিউব দিয়ে গঠিত। বিজ্ঞানের ছাত্ররা জানবে, যে কোনো প্রাণীর ভর সহ্য করার ক্ষমতা সে প্রাণীর ভেতরের হাড়গুলোর ক্ষেত্রফলের সমানুপাতিক।  এর ফলেই প্রাণীটি তার নিজের ভর নিজে নিতে পারবে এবং এই ভর পুরো শরীরের ক্ষেত্রফলের সমানুপাতিক হবে। এসব নিয়মে ‘আকার’ বলতে কোনও প্রাণী বা বস্তুর উচ্চতা, দৈর্ঘ্য-প্রস্থ ইত্যাদি বোঝানো হয়েছে।

এখানে সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ হচ্ছে উচ্চতা। যেহেতু ‘কিং কং’ সোজা হয়ে দাঁড়াতে পারে, তাই তার মেরুদণ্ড এবং হাড়গুলোকে ‘কিং কং’ এর ওজন ধরে রাখতে হবে এবং চলাচল করার সময় ভার বহন করতে হবে। আর সমস্যাটা এখানেই। কোনো বস্তুর ওজন তার আকারের ঘণকের সমানুপাতিক। আবার কোনো প্রাণীর ভর সহ্য করার ক্ষমতা তার আকারের বর্গের সমানুপাতিক। এভাবে আমরা ধরে নিয়ে যদি পাঁচ ফুট গরিলাকে জ্যামিতিক সাদৃশ্যতা মেনে এর আকার বাড়াতে থাকি, তাহলে সেটার ওজন এবং শক্তি দুটোই বাড়তে থাকবে। কিন্তু এখানে ওজন এবং শক্তি একসাথে বাড়লেও এ দুটির মধ্যে কোনটি দ্রুত বাড়বে সেটাও দেখার বিষয়। এখানে দেখা যাচ্ছে, আকার বাড়ার সাথে সাথে শক্তির তুলনায় ওজন অনেক দ্রুত বাড়তে থাকে। আকার যদি ২ একক বাড়ে, তাহলে সূত্রমতে ওজন বাড়বে ৮ একক, আবার আকার যদি ২ একক বাড়ে তাহলে শক্তি বাড়বে ৪ একক।

বিভিন্ন চলচ্চিত্রে পাঁচ ফুট লম্বা কোনো গরিলাকে ধরে নিয়ে সেটা স্কেল দিয়ে পরিমাপ করে সেটার গাণিতিক অনুপাত ঠিক রেখে সেটাকে ত্রিশ ফুট লম্বা একটি প্রাণীতে পরিণত করা হয়েছে। পুরোটাই আসলে মানুষের ভিশন, গণিত এবং ক্যামেরার কারসাজিতে করা। আর গত বিশ বছরে অ্যানিমেশন এগিয়ে গেছে অনেক দূর। তাই সিনেমায় যে বিশালাকারের প্রাণীটিকে আমরা মানুষের মতো আচরণ করতে দেখি সেটি আসলে সিনেমাই। বাস্তবে আসলে এ ধরনের প্রাণী কখনো ছিলোই না। আর এই সময়ে এসেতো সেটা একেবারেই অসম্ভব।

এরপরও যদি কোনো কারণে কেউ বিশ্বাস করে যে এমন প্রাণী থাকতে পারে তাহলে তাকেও মানতে হবে এমন প্রাণীর আর যাই হোক এভাবে চলাচল করা ও এতো সহজে তাণ্ডবলীলা চালানোর ব্যাপারটি আরো বেশি অসম্ভব। ‘কিং কং’ এর মত এত বিশাল একটা প্রাণী নিজের ভার নিজেই বহন করতে পারবে না। কারণ তার শরীরের হাড়গুলোর এত ওজন নিতে সক্ষম হওয়ার কথা নয়, এটা বৈজ্ঞানিকভাবে মেলে না। তাই ‘কিং কং’ এর মত বড় প্রাণী তাণ্ডবলীলা চালানো দূরে থাকুক  নিজের ওজন আর না নিতে পারার কারণে তার ভেঙে পড়ার কথা! তাই বলা যায় সিনেমার ‘কিং কং’ বাস্তবিক হওয়ার সম্ভাবনা একেবারেই নেই।
 
ভিডিও 

বিডি-প্রতিদিন/শফিক

এই বিভাগের আরও খবর
কন্যাদের জয়ে গৌরবে উচ্ছ্বসিত পাহাড়বাসী
কন্যাদের জয়ে গৌরবে উচ্ছ্বসিত পাহাড়বাসী
নিষেধাজ্ঞা প্রত্যাহারের প্রথমদিনে পর্যটক শূন্য রাঙামাটি
নিষেধাজ্ঞা প্রত্যাহারের প্রথমদিনে পর্যটক শূন্য রাঙামাটি
বগুড়ার বিখ্যাত কুমড়ো বড়ি যাচ্ছে বিদেশেও
বগুড়ার বিখ্যাত কুমড়ো বড়ি যাচ্ছে বিদেশেও
মুরগির চেয়ে দাম বেশি পিঁপড়ার ডিমের, কেজি ২৫শ’
মুরগির চেয়ে দাম বেশি পিঁপড়ার ডিমের, কেজি ২৫শ’
ব্রহ্মপুত্র নদে ঐতিহ্যের নৌকাবাইচ, দর্শনার্থীদের ঢল
ব্রহ্মপুত্র নদে ঐতিহ্যের নৌকাবাইচ, দর্শনার্থীদের ঢল
শিকারের আদি কৌশল ধরে রাখতে তীর-ধনুক প্রতিযোগিতা
শিকারের আদি কৌশল ধরে রাখতে তীর-ধনুক প্রতিযোগিতা
বুড়ির বাঁধে মাছ ধরার উৎসব, মানুষের ঢল
বুড়ির বাঁধে মাছ ধরার উৎসব, মানুষের ঢল
বন্ধুদের সান্নিধ্য পেতে স্মৃতির আঙিনায় ফেরা
বন্ধুদের সান্নিধ্য পেতে স্মৃতির আঙিনায় ফেরা
পূজার ছুটিতে কুয়াকাটায় উপচে পড়া ভিড়
পূজার ছুটিতে কুয়াকাটায় উপচে পড়া ভিড়
৫০ কেজি ধানে দুর্গা প্রতিমা
৫০ কেজি ধানে দুর্গা প্রতিমা
জিআই পণ্যের স্বীকৃতি পেল ব্রাহ্মণবাড়িয়ার ছানামুখী
জিআই পণ্যের স্বীকৃতি পেল ব্রাহ্মণবাড়িয়ার ছানামুখী
সফল উদ্যোক্তা চৌদ্দ বছরের কিশোর সুরুজ বিশ্বাস
সফল উদ্যোক্তা চৌদ্দ বছরের কিশোর সুরুজ বিশ্বাস
সর্বশেষ খবর
ইউক্রেন যুদ্ধে উত্তর কোরিয়ার ১৫ হাজার সেনা, হতাহত ৪,৭০০
ইউক্রেন যুদ্ধে উত্তর কোরিয়ার ১৫ হাজার সেনা, হতাহত ৪,৭০০

৩ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যাত্রাবিরতির দাবিতে ট্রেন থামিয়ে রাজশাহীতে বিক্ষোভ
যাত্রাবিরতির দাবিতে ট্রেন থামিয়ে রাজশাহীতে বিক্ষোভ

৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

‘শ্রমিকদের সব ন্যায্য দাবি মেনে নিতে হবে’
‘শ্রমিকদের সব ন্যায্য দাবি মেনে নিতে হবে’

৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

'ইসলামী শ্রমনীতি প্রতিষ্ঠার মাধ্যমেই শ্রমিকদের ন্যায্য অধিকার আদায় হবে'
'ইসলামী শ্রমনীতি প্রতিষ্ঠার মাধ্যমেই শ্রমিকদের ন্যায্য অধিকার আদায় হবে'

১২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

৩ মে রাজধানীতে হেফাজতে ইসলামের মহাসমাবেশ
৩ মে রাজধানীতে হেফাজতে ইসলামের মহাসমাবেশ

১৮ মিনিট আগে | রাজনীতি

'শ্রমিকের অধিকার ও মর্যাদা  নিশ্চিত করতে হবে'
'শ্রমিকের অধিকার ও মর্যাদা  নিশ্চিত করতে হবে'

১৯ মিনিট আগে | রাজনীতি

আমরা প্রস্তুত, আমাদের পরীক্ষা নিও না : হুঁশিয়ারি পাকিস্তান সেনাবাহিনীর
আমরা প্রস্তুত, আমাদের পরীক্ষা নিও না : হুঁশিয়ারি পাকিস্তান সেনাবাহিনীর

২৬ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পুলিশ দেখে লুকাতে গিয়ে হৃদরোগে আক্রান্ত হয়ে সাবেক কাউন্সিলরের মৃত্যু
পুলিশ দেখে লুকাতে গিয়ে হৃদরোগে আক্রান্ত হয়ে সাবেক কাউন্সিলরের মৃত্যু

৩৫ মিনিট আগে | নগর জীবন

শরীয়তপুরে মহান মে দিবস পালিত
শরীয়তপুরে মহান মে দিবস পালিত

৩৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

গাজা যুদ্ধের বিপক্ষে দাঁড়াচ্ছে বহু ইসরায়েলি সেনা
গাজা যুদ্ধের বিপক্ষে দাঁড়াচ্ছে বহু ইসরায়েলি সেনা

৪১ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

২০২৬ নারী বিশ্বকাপের সময়সূচি ও ভেন্যুর নাম ঘোষণা
২০২৬ নারী বিশ্বকাপের সময়সূচি ও ভেন্যুর নাম ঘোষণা

৪২ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

রাজবাড়ীতে মে দিবস উপলক্ষ্যে বিএনপির র‌্যালি ও সমাবেশ
রাজবাড়ীতে মে দিবস উপলক্ষ্যে বিএনপির র‌্যালি ও সমাবেশ

৪৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

শুল্কনীতির প্রভাবে মার্কিন অর্থনীতি সংকুচিত, বাইডেনকে দুষলেন ট্রাম্প
শুল্কনীতির প্রভাবে মার্কিন অর্থনীতি সংকুচিত, বাইডেনকে দুষলেন ট্রাম্প

৫০ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কে ১৩ কি.মি. যানজট
ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কে ১৩ কি.মি. যানজট

৫১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

চুয়াডাঙ্গায় মহান মে দিবস পালিত
চুয়াডাঙ্গায় মহান মে দিবস পালিত

৫৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মে দিবসে ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কে র‌্যালি
মে দিবসে ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কে র‌্যালি

৫৯ মিনিট আগে | নগর জীবন

‘বিএনপি অতীতের সকল সময়ের চেয়ে বেশি শক্তিশালী’
‘বিএনপি অতীতের সকল সময়ের চেয়ে বেশি শক্তিশালী’

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চাঁদপুরে বর্ণাঢ্য আয়োজনে মে দিবস পালিত
চাঁদপুরে বর্ণাঢ্য আয়োজনে মে দিবস পালিত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সোনারগাঁয়ে ছিনতাই, চাঁদাবাজি ও মাদকের বিরুদ্ধে মানববন্ধন
সোনারগাঁয়ে ছিনতাই, চাঁদাবাজি ও মাদকের বিরুদ্ধে মানববন্ধন

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বিদেশি বিনিয়োগ আহ্বান, অথচ গ্যাস-বিদ্যুৎ পাচ্ছে না স্থানীয় উদ্যোক্তারা: মেঘনা গ্রুপ চেয়ারম্যান
বিদেশি বিনিয়োগ আহ্বান, অথচ গ্যাস-বিদ্যুৎ পাচ্ছে না স্থানীয় উদ্যোক্তারা: মেঘনা গ্রুপ চেয়ারম্যান

১ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

শ্রম-শ্রমিক এই দুইয়ের উপরেই আজকের আধুনিক সভ্যতা
শ্রম-শ্রমিক এই দুইয়ের উপরেই আজকের আধুনিক সভ্যতা

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ঝিনাইদহে মহান মে দিবস পালিত
ঝিনাইদহে মহান মে দিবস পালিত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নয় দফা দাবিতে চুয়াডাঙ্গা বিএডিসি’র অনিয়মিত শ্রমিকদের মানববন্ধন
নয় দফা দাবিতে চুয়াডাঙ্গা বিএডিসি’র অনিয়মিত শ্রমিকদের মানববন্ধন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জামালপুরে মহান মে দিবস পালিত
জামালপুরে মহান মে দিবস পালিত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শ্রমিকদের রক্তের বিনিময়ে আমরা গণতন্ত্র পেয়েছি: দুলু
শ্রমিকদের রক্তের বিনিময়ে আমরা গণতন্ত্র পেয়েছি: দুলু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চার জেলেকে ধরে নিয়ে গেল আরাকান আর্মি
চার জেলেকে ধরে নিয়ে গেল আরাকান আর্মি

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

এআইইউবিতে ‘লেটস টক উইথ দ্য ইইউ অ্যাম্বাসেডর’ অনুষ্ঠিত
এআইইউবিতে ‘লেটস টক উইথ দ্য ইইউ অ্যাম্বাসেডর’ অনুষ্ঠিত

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

চট্টগ্রামে পাহাড় ধসে দুই শিশুর মৃত্যু
চট্টগ্রামে পাহাড় ধসে দুই শিশুর মৃত্যু

২ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

বিশ্বে প্রথমবার দুই রোবটের বক্সিং ম্যাচ
বিশ্বে প্রথমবার দুই রোবটের বক্সিং ম্যাচ

২ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

মিনিস্টারের ঈদ অফার ‘ফ্রিজ কিনুন হাম্বা জিতুন’
মিনিস্টারের ঈদ অফার ‘ফ্রিজ কিনুন হাম্বা জিতুন’

২ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

সর্বাধিক পঠিত
সৌদি আরবে ঈদুল আজহার সম্ভাব্য তারিখ ঘোষণা
সৌদি আরবে ঈদুল আজহার সম্ভাব্য তারিখ ঘোষণা

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তানি যুদ্ধবিমানের তাড়া খেয়ে পিছু হটেছে ভারতীয় রাফাল
পাকিস্তানি যুদ্ধবিমানের তাড়া খেয়ে পিছু হটেছে ভারতীয় রাফাল

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মুহুর্মুহু রকেট হামলায় বিপর্যস্ত মার্কিন রণতরী, বাধ্য হলো পিছু হটতে
মুহুর্মুহু রকেট হামলায় বিপর্যস্ত মার্কিন রণতরী, বাধ্য হলো পিছু হটতে

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দাবানলে জ্বলছে ইসরায়েল, হন্য হয়ে পালাচ্ছেন বাসিন্দারা
দাবানলে জ্বলছে ইসরায়েল, হন্য হয়ে পালাচ্ছেন বাসিন্দারা

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জ্বালানি তেলের নতুন দাম নির্ধারণ
জ্বালানি তেলের নতুন দাম নির্ধারণ

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারত-পাকিস্তানের যুদ্ধাবস্থা নিয়ে জেল থেকে যে বার্তা দিলেন ইমরান খান
ভারত-পাকিস্তানের যুদ্ধাবস্থা নিয়ে জেল থেকে যে বার্তা দিলেন ইমরান খান

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভয়ংকরতম দাবানলে জ্বলছে ইসরায়েল, জরুরি অবস্থা জারি
ভয়ংকরতম দাবানলে জ্বলছে ইসরায়েল, জরুরি অবস্থা জারি

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তান পারমাণবিক শক্তিধর, কেউ হামলা করার সাহস করবে না : মরিয়ম
পাকিস্তান পারমাণবিক শক্তিধর, কেউ হামলা করার সাহস করবে না : মরিয়ম

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১১৯তম প্রাইজ বন্ডের ড্র, প্রথম বিজয়ী নম্বর ০২৬৪২৫৫
১১৯তম প্রাইজ বন্ডের ড্র, প্রথম বিজয়ী নম্বর ০২৬৪২৫৫

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রথম আলোর বিরুদ্ধে মামলার আবেদনকারীকে হুমকির অভিযোগ
প্রথম আলোর বিরুদ্ধে মামলার আবেদনকারীকে হুমকির অভিযোগ

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মে মাসে দু’টি ঘূর্ণিঝড়ের আভাস
মে মাসে দু’টি ঘূর্ণিঝড়ের আভাস

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মিরাজের ঘূর্ণিতে তিনদিনেই জিতল বাংলাদেশ
মিরাজের ঘূর্ণিতে তিনদিনেই জিতল বাংলাদেশ

২২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

এবার পাকিস্তানের জন্য আকাশসীমা বন্ধ করল ভারত
এবার পাকিস্তানের জন্য আকাশসীমা বন্ধ করল ভারত

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতকে হুঁশিয়ারি, ‌‘পাকিস্তান অস্ত্র জাদুঘরে রাখবে না’
ভারতকে হুঁশিয়ারি, ‌‘পাকিস্তান অস্ত্র জাদুঘরে রাখবে না’

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হাইকোর্টে চিন্ময় দাসের জামিন, স্থগিত চেয়ে রাষ্ট্রপক্ষের আবেদনের শুনানি রবিবার
হাইকোর্টে চিন্ময় দাসের জামিন, স্থগিত চেয়ে রাষ্ট্রপক্ষের আবেদনের শুনানি রবিবার

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পোপ হওয়ার দৌড়ে এগিয়ে পিয়েত্রো পারোলিন
পোপ হওয়ার দৌড়ে এগিয়ে পিয়েত্রো পারোলিন

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অনলাইনে দ্বৈত নাগরিকত্বের আবেদন শুরু ১৫ মে
অনলাইনে দ্বৈত নাগরিকত্বের আবেদন শুরু ১৫ মে

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চ্যাম্পিয়নস লিগে বার্সা-ইন্টারের রোমাঞ্চকর ড্র
চ্যাম্পিয়নস লিগে বার্সা-ইন্টারের রোমাঞ্চকর ড্র

১২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইউক্রেনের সাথে সেই চুক্তিটি করেই ফেলল ট্রাম্প প্রশাসন
ইউক্রেনের সাথে সেই চুক্তিটি করেই ফেলল ট্রাম্প প্রশাসন

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফরিদপুর জেলা এনসিপির কমিটি গঠনের দায়িত্বে মহিলা আওয়ামী লীগ সভাপতির মেয়ে
ফরিদপুর জেলা এনসিপির কমিটি গঠনের দায়িত্বে মহিলা আওয়ামী লীগ সভাপতির মেয়ে

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

এনসিপি কোনো নির্বাচনি জোটে যাবে না : নাহিদ
এনসিপি কোনো নির্বাচনি জোটে যাবে না : নাহিদ

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

খাওয়ার পর তাৎক্ষণিক দাঁত ব্রাশ করলেই হতে পারে সর্বনাশ
খাওয়ার পর তাৎক্ষণিক দাঁত ব্রাশ করলেই হতে পারে সর্বনাশ

২২ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

১৪ পুলিশ সুপারকে বদলি
১৪ পুলিশ সুপারকে বদলি

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দেশের রিজার্ভ বেড়ে ২৭ বিলিয়ন ডলার
দেশের রিজার্ভ বেড়ে ২৭ বিলিয়ন ডলার

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এক ঠিকানায় মিলবে সব ‘নাগরিক সেবা’
এক ঠিকানায় মিলবে সব ‘নাগরিক সেবা’

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এবার রাশিয়া সফর স্থগিত করলেন মোদি
এবার রাশিয়া সফর স্থগিত করলেন মোদি

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ছাত্রলীগের নির্যাতনের সহযোগী শিক্ষক-কর্মকর্তার বিচারের দাবিতে ঢাবি ছাত্রদলের বিক্ষোভ
ছাত্রলীগের নির্যাতনের সহযোগী শিক্ষক-কর্মকর্তার বিচারের দাবিতে ঢাবি ছাত্রদলের বিক্ষোভ

২১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

শ্রমিকের টাকায় স্বপন-আমিনের বিলাসী জীবন
শ্রমিকের টাকায় স্বপন-আমিনের বিলাসী জীবন

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দুই ম্যাচে একই কাহিনী: রাতে রোনালদো, সকালে মেসির বিদায়
দুই ম্যাচে একই কাহিনী: রাতে রোনালদো, সকালে মেসির বিদায়

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

তথ্য উপদেষ্টার সঙ্গে তুরস্কের রাষ্ট্রদূতের সাক্ষাৎ
তথ্য উপদেষ্টার সঙ্গে তুরস্কের রাষ্ট্রদূতের সাক্ষাৎ

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
বসুন্ধরায় প্রবেশে আরও একটি সংযোগসড়ক
বসুন্ধরায় প্রবেশে আরও একটি সংযোগসড়ক

নগর জীবন

সারজিসের সামনে দফায় দফায় মারামারি
সারজিসের সামনে দফায় দফায় মারামারি

পেছনের পৃষ্ঠা

পদ্মায় বিরল দৃশ্য, আতঙ্ক কৌতূহল
পদ্মায় বিরল দৃশ্য, আতঙ্ক কৌতূহল

পেছনের পৃষ্ঠা

ইশরাক দায়িত্ব নিচ্ছেন কবে
ইশরাক দায়িত্ব নিচ্ছেন কবে

পেছনের পৃষ্ঠা

এই দুনিয়া এখন তো আর সেই দুনিয়া নাই
এই দুনিয়া এখন তো আর সেই দুনিয়া নাই

সম্পাদকীয়

জঞ্জালের শহরে পরিণত হচ্ছে রাজশাহী
জঞ্জালের শহরে পরিণত হচ্ছে রাজশাহী

রকমারি নগর পরিক্রমা

শ্রমিকস্বার্থে কিছুই হয়নি
শ্রমিকস্বার্থে কিছুই হয়নি

প্রথম পৃষ্ঠা

বন্ধ চিড়িয়াখানা হবে আধুনিক পার্ক
বন্ধ চিড়িয়াখানা হবে আধুনিক পার্ক

রকমারি নগর পরিক্রমা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

রেললাইনে লাশ রহস্য
রেললাইনে লাশ রহস্য

পেছনের পৃষ্ঠা

শ্রমিকের স্বার্থে পাশে থাকুন ব্যবসায়ীদের
শ্রমিকের স্বার্থে পাশে থাকুন ব্যবসায়ীদের

প্রথম পৃষ্ঠা

মহান মে দিবস আজ
মহান মে দিবস আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

ইসলামি দলগুলো এক মঞ্চে, নারী সংস্কার কমিশন প্রত্যাখ্যান
ইসলামি দলগুলো এক মঞ্চে, নারী সংস্কার কমিশন প্রত্যাখ্যান

প্রথম পৃষ্ঠা

পাকিস্তানে যে কোনো সময় হামলা
পাকিস্তানে যে কোনো সময় হামলা

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচনি জোটে আগ্রহী নয় এনসিপি
নির্বাচনি জোটে আগ্রহী নয় এনসিপি

প্রথম পৃষ্ঠা

জেল থেকে ইমরানের বার্তা
জেল থেকে ইমরানের বার্তা

প্রথম পৃষ্ঠা

গণপরিবহনে শৃঙ্খলা কতদূর
গণপরিবহনে শৃঙ্খলা কতদূর

রকমারি নগর পরিক্রমা

এলোমেলো পার্কিংয়ে যানজট
এলোমেলো পার্কিংয়ে যানজট

রকমারি নগর পরিক্রমা

সেই বক্তব্য শেখ হাসিনারই
সেই বক্তব্য শেখ হাসিনারই

পেছনের পৃষ্ঠা

নায়ক-নায়িকাদের কার বিদ্যা কতদূর
নায়ক-নায়িকাদের কার বিদ্যা কতদূর

শোবিজ

নির্যাতনে ইমামের মৃত্যুর প্রতিবাদে বিক্ষোভ
নির্যাতনে ইমামের মৃত্যুর প্রতিবাদে বিক্ষোভ

দেশগ্রাম

আজ বিএনপি ও জামায়াতের সমাবেশ
আজ বিএনপি ও জামায়াতের সমাবেশ

পেছনের পৃষ্ঠা

আদানির সঙ্গে চুক্তিতে সাড়ে ৪ হাজার কোটি টাকার শুল্ক ফাঁকি
আদানির সঙ্গে চুক্তিতে সাড়ে ৪ হাজার কোটি টাকার শুল্ক ফাঁকি

পেছনের পৃষ্ঠা

বাংলাদেশ মিয়ানমার একমত হলে করিডর
বাংলাদেশ মিয়ানমার একমত হলে করিডর

প্রথম পৃষ্ঠা

আজ থেকে বজ্রসহ বৃষ্টির শঙ্কা
আজ থেকে বজ্রসহ বৃষ্টির শঙ্কা

পেছনের পৃষ্ঠা

যুদ্ধপ্রস্তুতি না রাখা আত্মঘাতী
যুদ্ধপ্রস্তুতি না রাখা আত্মঘাতী

প্রথম পৃষ্ঠা

জনগণকে নিরাপত্তাহীন করবেন না
জনগণকে নিরাপত্তাহীন করবেন না

প্রথম পৃষ্ঠা

কলকাতার হোটেলে আগুনে ১৪ জনের মৃত্যু
কলকাতার হোটেলে আগুনে ১৪ জনের মৃত্যু

পেছনের পৃষ্ঠা

ঝুলছে ২২ হাজার মামলা
ঝুলছে ২২ হাজার মামলা

প্রথম পৃষ্ঠা

মাহির একাকিত্ব
মাহির একাকিত্ব

শোবিজ