শিরোনাম
প্রকাশ: ১৭:৪৬, বুধবার, ২৪ জুলাই, ২০১৯ আপডেট:

‘কিং কং’ এর মত প্রাণী বাস্তবে আছে, নাকি নাই? (ভিডিও)

অনলাইন ডেস্ক
অনলাইন ভার্সন
‘কিং কং’ এর মত প্রাণী বাস্তবে আছে, নাকি নাই? (ভিডিও)

‘কিং কং’কে মনে আছে আপনাদের? সেই যে বিশালাকারের প্রাণী? ১৯৩৩ সালে জন্ম নেয়া ‘কিং কং’ ভারত মহাসাগরের এক রহস্যময় দ্বীপে বাস করত। এই দানব গরিলা চরিত্র ‘কং’কে বারবার ফিরিয়ে আনা হয়েছে রুপালি পর্দায়। তার প্রত্যাবর্তন কখনও হয়েছে একা, কখনও বা তার সঙ্গী হয়েছে জাপানি জলদানব গডজিলা। যে রূপেই হোক, ‘কিং কং’কে ভালবেসে বারবার হলে গিয়েছে দর্শক। ব্যবসার মুখ দেখেছেন প্রযোজকরা। ১৯৩৩ সালের মুক্তি পাওয়া ‘কিং কং’ মুভিটি রোটেন টমেটোস এর রেটিং অনুযায়ী সর্বকালের অন্যতম ভীতিকর মুভি। 

এক দানব আকৃতির গরিলার সঙ্গে  নিতান্ত সাধারণ মেয়ের প্রেম হয়ে যায়। এরপর কত লড়াই, কত রক্তারক্তি- টিভি পর্দা কাঁপানো এমন ‘কিং কং’ এর দানবাকৃতির গরিলা কী বাস্তবে রয়েছে? কখনো কী ছিল? এ নিয়েই আজকের ফিচার।

বাস্তবে ‘কিং কং’ আছে নাকি নাই, সে বিতর্কে যাওয়ার আগে সবাইকে বলে রাখতে চাই ‘কিং কং’ এর ধারণা কিন্তু বাস্তব প্রাণী থেকেই এসেছে। গরিলা নামের এই প্রাণীকে আমরা সবাই চিনি। মূলত গরিলার স্বাভাবিক আকৃতিকে তিন-চারগুণ বড় দৈত্যকার প্রাণী হিসেবে উপস্থাপন করা হয়েছে ‘কিং কং’কে। তাই সবার আগে আসুন চিনি গরিলাকে। গরিলা মূলত প্রাইমেট বর্গেও বিশালাকৃতির একটি প্রাণী। শিম্পাজি, ওরাংওটান, বানর, নরবানর এবং মানুষ প্রাণী শ্রেণিবিন্যাস অনুসারে এই গোষ্ঠীর অন্তর্ভুক্ত।

রাতের বেলায় বিশালাকৃতির গরিলাকে দেখে পিলে চমকানো দৈত্যের কথা মনে হবে। গরিলাদের ওজন ৩০০  থেকে ৫০০ পাউন্ড হয়। এদের উচ্চতা প্রায় ৬ ফুট। এক একটি গরিলা মানুষের চেয়ে প্রায় ৪ থেকে ৮ গুণ বেশি শক্তি ধারণ করে। গরিলার হাত মানুষের হাতের চেয়ে শুধু লম্বা ও পেশিবহুলই নয়, গরিলার হাত তার পায়ের চেয়ে ২০% বেশি লম্বা। মুখ, বুক, হাত ও পায়ের তালু ছাড়া গরিলার দেহের প্রায় সবটাই ঘণ লোমে আবৃত থাকে।

গরিলা সাধারণত দু’হাত ও দু’পায়ে ভর দিয়ে হাঁটে। তবে দাঁড়িয়েও হাঁটতে পারে। মানুষের মতই গরিলাদেরও হাতে-পায়ে দশটি করে আঙুল আছে। এদের দাঁতের সংখ্যাও বত্রিশটি।  গরিলার কান ছোট আকৃতির। গরিলা এমনিতে লাজুক ও শান্ত প্রকৃতির। রেগে গেলে দু’হাত দিয়ে বুক চাপড়ায়-চিৎকার করে। কাতুকুতু দিলে গরিলা হাসে। কাঁদলেও চোখের পানি ফেলে না। গরিলা মানুষের মতো কথা বলতে পারে না, তবে প্রশিক্ষিত গরিলা সংকেতসহ মানুষের ভাষা বুঝতে পারে। এমনিতে বিচিত্র ধ্বনি ও শব্দ করে এবং গন্ধ শুঁকে শুঁকে তারা সামাজিক যোগাযোগ রক্ষা করে। এদের মধ্যে প্রেম, বিদ্বেষ, ঘৃণা, ভয়, আনন্দ ও লোভ এসব আবেগও আছে।

গরিলা নিরামিষভোজী। বিশ্রামে থাকা ছাড়া প্রায় সবসময়ই গাছের পাতা, কচিকাণ্ড, পোকামাকড়, ফল ও লতা খায়। মধ্য আফ্রিকা বিশেষত রুয়ান্ডা, উগান্ডা ও কঙ্গোর গভীর বন-জঙ্গলে গরিলাদের বসবাস। পার্বত্য অঞ্চলের গহিন বনে পাহাড়ি গরিলা দেখতে পাওয়া যায়। এরা অপেক্ষাকৃত বড় ও মোটা, হাত খাটো এবং লম্বা ঘণ লোমের অধিকারী। গরিলাকে খুবই বুদ্ধিমান প্রাণী মনে করা হয়। মূলত গরিলাদের এই জীবনকে চলচ্চিত্রের রূপালী পর্দায় তুলে আনতে গিয়ে কল্পনার মিশেলে জন্ম হয়েছে ‘কিং কং’ এর। স্বভাবতই প্রশ্ন আসে তাহলে ‘কিং কং’  কী কেবলই কল্পনা? নাকি দূর অতীতের গরিলারা ‘কিং কং’ এর মতোই দানবাকৃতির ছিল?

মজার ব্যাপার হলো ন্যাশনাল জিওগ্রাফিক এ একবার একটা খবর বেরিয়েছিল। খবরটা একটা ১ লাখ বছর বয়সী ফসিলের। গিগান্টোপিথেকাস বলে খ্যাত সেই ফসিলটিা ইঙ্গিত দেয় যে ‘কিং কং’ ছিল। কিন্তু শরীরের দিক দিয়ে অনেক বড় হওয়ার কারণে তা বিলুপ্ত হয়ে গেছে। ১৯৩৩ সালে চলচ্চিত্র পরিচালক মেরিয়ান সি কুপার প্রথম ‘কিং কং’ এর মতো বিরাট প্রাণীর ধারণা আনেন। ‘কিং কং’ নামে তৈরি প্রথম সেই চলচ্চিত্রেটিতে দেখানো হয় একটি দ্বীপে বিরাট একটি প্রাণীর খোঁজে বেরিয়ে পড়ে কয়েকজন। সেই প্রাণীটির নাম ছিল কং। কং সেই দলের একজন মেয়ের প্রেমে পড়ে যায়। কোনোভাবে সেই মেয়ে সেখান থেকে বেঁচে যায় এবং সেই দল কং’কে নিউ ইয়র্কে নিয়ে আসে এবং খাঁচায় বন্দী করে সেটাকে প্রদর্শনীর ব্যবস্থা করে। এরপর সেখান থেকে বের হয়ে কং পুরো শহরকে ধ্বংস করতে শুরু করে এবং পছন্দের মেয়েটিকে নিয়ে পালাতে চায়। এটির পরও ‘কিং কং’ নিয়ে অনেক চলচ্চিত্র এবং টিভি সিরিজ তৈরি হয়েছে। এখনো হলিউডে ‘কিং কং’ বেশ জনপ্রিয়।

চলুন জেনে নেয়া যাক ‘কিং কং’ বিষয়ে বিজ্ঞান কী বলে? বিজ্ঞান বলছে যে বাস্তবে  ‘কিং কং’ এর মত প্রাণী হওয়া সম্ভব নয়। সিনেমা-নাটকে আমরা যে দৈত্যাকার প্রাণীটি দেখে অভ্যস্ত, সেটি নেহায়েতই ফিকশনের প্রয়োজনে তৈরি। মানুষের উর্বর মস্তিষ্কের কল্পনা ছাড়া আর কিছুই নয়। কিন্তু বিজ্ঞানের ব্যাখাটা কী? এর ব্যাখ্যা বোঝার জন্য জ্যামিতি সম্পর্কে আপনার স্বচ্ছ ধারণা থাকতে হবে। বলে রাখা ভালো, আমাদের চেনা পৃথিবীর চেনা জানা সমস্ত প্রাণীই জ্যামিতিকভাবে সদৃশ বা পারফেক্ট। কোনো বস্তুর জ্যামিতিক সদৃশতা পরিমাপ করতে হলে, সেই বস্তু একই ধরনের পদার্থ দিয়ে তৈরি হতে হবে। আর এক্ষেত্রে সেগুলোর ওজন ভরের সমানুপাতিক হতে হবে এবং ভরকে আয়তনের সমানুপাতিক হতে হবে। 

বোঝার সুবিধার্থে আমরা একটি ঘণকের কথা চিন্তা করতে পারি এবং ‘কিং কং’কে একটি ঘণকের ন্যায় মনে করতে পারি।  ধরি, ‘কিং কং’ এর শরীর অনেকগুলো ছোট ছোট কিউব দিয়ে গঠিত। বিজ্ঞানের ছাত্ররা জানবে, যে কোনো প্রাণীর ভর সহ্য করার ক্ষমতা সে প্রাণীর ভেতরের হাড়গুলোর ক্ষেত্রফলের সমানুপাতিক।  এর ফলেই প্রাণীটি তার নিজের ভর নিজে নিতে পারবে এবং এই ভর পুরো শরীরের ক্ষেত্রফলের সমানুপাতিক হবে। এসব নিয়মে ‘আকার’ বলতে কোনও প্রাণী বা বস্তুর উচ্চতা, দৈর্ঘ্য-প্রস্থ ইত্যাদি বোঝানো হয়েছে।

এখানে সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ হচ্ছে উচ্চতা। যেহেতু ‘কিং কং’ সোজা হয়ে দাঁড়াতে পারে, তাই তার মেরুদণ্ড এবং হাড়গুলোকে ‘কিং কং’ এর ওজন ধরে রাখতে হবে এবং চলাচল করার সময় ভার বহন করতে হবে। আর সমস্যাটা এখানেই। কোনো বস্তুর ওজন তার আকারের ঘণকের সমানুপাতিক। আবার কোনো প্রাণীর ভর সহ্য করার ক্ষমতা তার আকারের বর্গের সমানুপাতিক। এভাবে আমরা ধরে নিয়ে যদি পাঁচ ফুট গরিলাকে জ্যামিতিক সাদৃশ্যতা মেনে এর আকার বাড়াতে থাকি, তাহলে সেটার ওজন এবং শক্তি দুটোই বাড়তে থাকবে। কিন্তু এখানে ওজন এবং শক্তি একসাথে বাড়লেও এ দুটির মধ্যে কোনটি দ্রুত বাড়বে সেটাও দেখার বিষয়। এখানে দেখা যাচ্ছে, আকার বাড়ার সাথে সাথে শক্তির তুলনায় ওজন অনেক দ্রুত বাড়তে থাকে। আকার যদি ২ একক বাড়ে, তাহলে সূত্রমতে ওজন বাড়বে ৮ একক, আবার আকার যদি ২ একক বাড়ে তাহলে শক্তি বাড়বে ৪ একক।

বিভিন্ন চলচ্চিত্রে পাঁচ ফুট লম্বা কোনো গরিলাকে ধরে নিয়ে সেটা স্কেল দিয়ে পরিমাপ করে সেটার গাণিতিক অনুপাত ঠিক রেখে সেটাকে ত্রিশ ফুট লম্বা একটি প্রাণীতে পরিণত করা হয়েছে। পুরোটাই আসলে মানুষের ভিশন, গণিত এবং ক্যামেরার কারসাজিতে করা। আর গত বিশ বছরে অ্যানিমেশন এগিয়ে গেছে অনেক দূর। তাই সিনেমায় যে বিশালাকারের প্রাণীটিকে আমরা মানুষের মতো আচরণ করতে দেখি সেটি আসলে সিনেমাই। বাস্তবে আসলে এ ধরনের প্রাণী কখনো ছিলোই না। আর এই সময়ে এসেতো সেটা একেবারেই অসম্ভব।

এরপরও যদি কোনো কারণে কেউ বিশ্বাস করে যে এমন প্রাণী থাকতে পারে তাহলে তাকেও মানতে হবে এমন প্রাণীর আর যাই হোক এভাবে চলাচল করা ও এতো সহজে তাণ্ডবলীলা চালানোর ব্যাপারটি আরো বেশি অসম্ভব। ‘কিং কং’ এর মত এত বিশাল একটা প্রাণী নিজের ভার নিজেই বহন করতে পারবে না। কারণ তার শরীরের হাড়গুলোর এত ওজন নিতে সক্ষম হওয়ার কথা নয়, এটা বৈজ্ঞানিকভাবে মেলে না। তাই ‘কিং কং’ এর মত বড় প্রাণী তাণ্ডবলীলা চালানো দূরে থাকুক  নিজের ওজন আর না নিতে পারার কারণে তার ভেঙে পড়ার কথা! তাই বলা যায় সিনেমার ‘কিং কং’ বাস্তবিক হওয়ার সম্ভাবনা একেবারেই নেই।
 
ভিডিও 

বিডি-প্রতিদিন/শফিক

এই বিভাগের আরও খবর
কন্যাদের জয়ে গৌরবে উচ্ছ্বসিত পাহাড়বাসী
কন্যাদের জয়ে গৌরবে উচ্ছ্বসিত পাহাড়বাসী
নিষেধাজ্ঞা প্রত্যাহারের প্রথমদিনে পর্যটক শূন্য রাঙামাটি
নিষেধাজ্ঞা প্রত্যাহারের প্রথমদিনে পর্যটক শূন্য রাঙামাটি
বগুড়ার বিখ্যাত কুমড়ো বড়ি যাচ্ছে বিদেশেও
বগুড়ার বিখ্যাত কুমড়ো বড়ি যাচ্ছে বিদেশেও
মুরগির চেয়ে দাম বেশি পিঁপড়ার ডিমের, কেজি ২৫শ’
মুরগির চেয়ে দাম বেশি পিঁপড়ার ডিমের, কেজি ২৫শ’
ব্রহ্মপুত্র নদে ঐতিহ্যের নৌকাবাইচ, দর্শনার্থীদের ঢল
ব্রহ্মপুত্র নদে ঐতিহ্যের নৌকাবাইচ, দর্শনার্থীদের ঢল
শিকারের আদি কৌশল ধরে রাখতে তীর-ধনুক প্রতিযোগিতা
শিকারের আদি কৌশল ধরে রাখতে তীর-ধনুক প্রতিযোগিতা
বুড়ির বাঁধে মাছ ধরার উৎসব, মানুষের ঢল
বুড়ির বাঁধে মাছ ধরার উৎসব, মানুষের ঢল
বন্ধুদের সান্নিধ্য পেতে স্মৃতির আঙিনায় ফেরা
বন্ধুদের সান্নিধ্য পেতে স্মৃতির আঙিনায় ফেরা
পূজার ছুটিতে কুয়াকাটায় উপচে পড়া ভিড়
পূজার ছুটিতে কুয়াকাটায় উপচে পড়া ভিড়
৫০ কেজি ধানে দুর্গা প্রতিমা
৫০ কেজি ধানে দুর্গা প্রতিমা
জিআই পণ্যের স্বীকৃতি পেল ব্রাহ্মণবাড়িয়ার ছানামুখী
জিআই পণ্যের স্বীকৃতি পেল ব্রাহ্মণবাড়িয়ার ছানামুখী
সফল উদ্যোক্তা চৌদ্দ বছরের কিশোর সুরুজ বিশ্বাস
সফল উদ্যোক্তা চৌদ্দ বছরের কিশোর সুরুজ বিশ্বাস
সর্বশেষ খবর
ট্রাইব্যুনালে শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে আরও যেসব মামলা রয়েছে
ট্রাইব্যুনালে শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে আরও যেসব মামলা রয়েছে

১ সেকেন্ড আগে | জাতীয়

মঙ্গলবার রাজধানীর যেসব মার্কেট বন্ধ
মঙ্গলবার রাজধানীর যেসব মার্কেট বন্ধ

১ মিনিট আগে | নগর জীবন

রাজধানী ঢাকায় আজ কোথায় কোন কর্মসূচি
রাজধানী ঢাকায় আজ কোথায় কোন কর্মসূচি

৪ মিনিট আগে | নগর জীবন

সরকারের সমালোচনা: ভেনেজুয়েলায় নারী চিকিৎসকের ৩০ বছরের কারাদণ্ড
সরকারের সমালোচনা: ভেনেজুয়েলায় নারী চিকিৎসকের ৩০ বছরের কারাদণ্ড

৪ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েল কারাগারে নির্যাতনে ৯৮ ফিলিস্তিনি নিহত
ইসরায়েল কারাগারে নির্যাতনে ৯৮ ফিলিস্তিনি নিহত

৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

'হাসিনার রায় কার্যকর করার জন্য দেশের জনগণ অপেক্ষা করছে'
'হাসিনার রায় কার্যকর করার জন্য দেশের জনগণ অপেক্ষা করছে'

৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

যে দামে কেনা যাবে প্রতি ভরি স্বর্ণ
যে দামে কেনা যাবে প্রতি ভরি স্বর্ণ

৮ মিনিট আগে | অর্থনীতি

আজকের নামাজের সময়সূচি, ১৮ নভেম্বর ২০২৫
আজকের নামাজের সময়সূচি, ১৮ নভেম্বর ২০২৫

১৪ মিনিট আগে | ইসলামী জীবন

রুশ ক্ষেপণাস্ত্র হামলায় ইউক্রেনে হতাহত ১৮
রুশ ক্ষেপণাস্ত্র হামলায় ইউক্রেনে হতাহত ১৮

১৪ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বন্দর চুক্তি : জোরজবরদস্তি চুক্তি করছে সরকার
বন্দর চুক্তি : জোরজবরদস্তি চুক্তি করছে সরকার

১৯ মিনিট আগে | মুক্তমঞ্চ

শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে আরও যেসব মামলা আছে ট্রাইব্যুনালে
শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে আরও যেসব মামলা আছে ট্রাইব্যুনালে

৩১ মিনিট আগে | জাতীয়

জলবায়ু সহনশীল কৃষি খাদ্য নিরাপত্তার জন্য অপরিহার্য
জলবায়ু সহনশীল কৃষি খাদ্য নিরাপত্তার জন্য অপরিহার্য

৩১ মিনিট আগে | মুক্তমঞ্চ

ছেলের হাতুড়ির আঘাতে মায়ের মৃত্যু
ছেলের হাতুড়ির আঘাতে মায়ের মৃত্যু

৪২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

শেখ হাসিনার রায় নিয়ে যা বলল জাতিসংঘ
শেখ হাসিনার রায় নিয়ে যা বলল জাতিসংঘ

৫৭ মিনিট আগে | জাতীয়

ইসরায়েলে ফের অস্ত্র রপ্তানির সিদ্ধান্ত জার্মানির, শর্ত যুদ্ধবিরতি
ইসরায়েলে ফের অস্ত্র রপ্তানির সিদ্ধান্ত জার্মানির, শর্ত যুদ্ধবিরতি

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কানাডার ক্যালগেরিতে দুই দিনব্যাপী কনস্যুলার সার্ভিস সম্পন্ন
কানাডার ক্যালগেরিতে দুই দিনব্যাপী কনস্যুলার সার্ভিস সম্পন্ন

১ ঘণ্টা আগে | পরবাস

ঢাকার আবহাওয়া শুষ্ক থাকতে পারে
ঢাকার আবহাওয়া শুষ্ক থাকতে পারে

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আজ ঢাকার বাতাস যাদের জন্য অস্বাস্থ্যকর
আজ ঢাকার বাতাস যাদের জন্য অস্বাস্থ্যকর

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

প্রবাসী ভোটার নিবন্ধন অ্যাপ উদ্বোধন আজ
প্রবাসী ভোটার নিবন্ধন অ্যাপ উদ্বোধন আজ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজায় আন্তর্জাতিক বাহিনী মোতায়েনে জাতিসংঘের অনুমোদন, হামাসের প্রত্যাখ্যান
গাজায় আন্তর্জাতিক বাহিনী মোতায়েনে জাতিসংঘের অনুমোদন, হামাসের প্রত্যাখ্যান

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বগুড়া-৬ আসনে তারেক রহমানের পক্ষে গণসংযোগ
বগুড়া-৬ আসনে তারেক রহমানের পক্ষে গণসংযোগ

১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

১০ বছর পূর্ণ করল দীপ্ত টেলিভিশন
১০ বছর পূর্ণ করল দীপ্ত টেলিভিশন

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

জাতিসংঘের নিরাপত্তা পরিষদে ট্রাম্পের গাজা পরিকল্পনা অনুমোদন
জাতিসংঘের নিরাপত্তা পরিষদে ট্রাম্পের গাজা পরিকল্পনা অনুমোদন

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মেঘলা আকাশসহ আবহাওয়া শুষ্ক থাকতে পারে আজ
মেঘলা আকাশসহ আবহাওয়া শুষ্ক থাকতে পারে আজ

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জবির কলা অনুষদের ভর্তি পরীক্ষার তারিখ পরিবর্তন
জবির কলা অনুষদের ভর্তি পরীক্ষার তারিখ পরিবর্তন

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ট্রাম্পের মামলা মোকাবেলার ঘোষণা বিবিসি চেয়ারম্যানের
ট্রাম্পের মামলা মোকাবেলার ঘোষণা বিবিসি চেয়ারম্যানের

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জাতীয় নিরাপত্তার স্বার্থে দণ্ডিত আসামির বক্তব্য প্রচার না করার অনুরোধ
জাতীয় নিরাপত্তার স্বার্থে দণ্ডিত আসামির বক্তব্য প্রচার না করার অনুরোধ

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মুমিনের অসুস্থতা পাপমোচনের মাধ্যম
মুমিনের অসুস্থতা পাপমোচনের মাধ্যম

২ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

স্বল্প ব্যয়ে উন্নত ন্যানোম্যাটেরিয়াল তৈরির কার্যকর প্রযুক্তি উদ্ভাবন
স্বল্প ব্যয়ে উন্নত ন্যানোম্যাটেরিয়াল তৈরির কার্যকর প্রযুক্তি উদ্ভাবন

৪ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

জকসু নির্বাচনে ৩৪ পদের বিপরীতে মনোনয়ন সংগ্রহ ৩১২
জকসু নির্বাচনে ৩৪ পদের বিপরীতে মনোনয়ন সংগ্রহ ৩১২

৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সর্বাধিক পঠিত
যে কারণে আপিল করতে পারবেন না হাসিনা
যে কারণে আপিল করতে পারবেন না হাসিনা

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় নিয়ে যা বলল ভারত
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় নিয়ে যা বলল ভারত

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ড
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ড

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আমি আসলে খুব কষ্ট পাচ্ছি : শেখ হাসিনার আইনজীবী
আমি আসলে খুব কষ্ট পাচ্ছি : শেখ হাসিনার আইনজীবী

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ধানমন্ডি ৩২-এ নেওয়া হচ্ছে দুটি বুলডোজার
ধানমন্ডি ৩২-এ নেওয়া হচ্ছে দুটি বুলডোজার

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের সাজা শুনে সেজদায় লুটিয়ে পড়লেন ছাত্র-জনতা
হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের সাজা শুনে সেজদায় লুটিয়ে পড়লেন ছাত্র-জনতা

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার ফাঁসির রায় ঘোষণার পর জনতার উল্লাস
শেখ হাসিনার ফাঁসির রায় ঘোষণার পর জনতার উল্লাস

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ট্রাইব্যুনালে ৪৫৩ পৃষ্ঠার রায় পড়া চলছে
ট্রাইব্যুনালে ৪৫৩ পৃষ্ঠার রায় পড়া চলছে

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মক্কা-মদিনা রুটে ভয়াবহ বাস দুর্ঘটনা, নিহত অন্তত ৪২ ভারতীয় ওমরাহযাত্রী
মক্কা-মদিনা রুটে ভয়াবহ বাস দুর্ঘটনা, নিহত অন্তত ৪২ ভারতীয় ওমরাহযাত্রী

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আন্তর্জাতিক গণমাধ্যমে শেখ হাসিনার রায়ের খবর
আন্তর্জাতিক গণমাধ্যমে শেখ হাসিনার রায়ের খবর

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনা ও আসাদুজ্জামান কামালের সব সম্পদ বাজেয়াপ্তের নির্দেশ
শেখ হাসিনা ও আসাদুজ্জামান কামালের সব সম্পদ বাজেয়াপ্তের নির্দেশ

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনাসহ তিনজনের অপরাধ প্রমাণিত
শেখ হাসিনাসহ তিনজনের অপরাধ প্রমাণিত

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাজার বার ফাঁসি দিলেও হাসিনার জন্য তা কম হবে: স্নিগ্ধ
হাজার বার ফাঁসি দিলেও হাসিনার জন্য তা কম হবে: স্নিগ্ধ

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার রায় নিয়ে যা বলল জাতিসংঘ
শেখ হাসিনার রায় নিয়ে যা বলল জাতিসংঘ

৪৯ মিনিট আগে | জাতীয়

২৮ নেতাকে দলে ফেরাল বিএনপি
২৮ নেতাকে দলে ফেরাল বিএনপি

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পল্লবী থানা যুবদলের সদস্য সচিবকে গুলি করে হত্যা
পল্লবী থানা যুবদলের সদস্য সচিবকে গুলি করে হত্যা

১৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বিপিএল থেকে নাম প্রত্যাহার তামিমের
বিপিএল থেকে নাম প্রত্যাহার তামিমের

২১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

চুক্তি অনুসারে হাসিনাকে ফিরিয়ে দেওয়া ভারতের দায়িত্ব : পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়
চুক্তি অনুসারে হাসিনাকে ফিরিয়ে দেওয়া ভারতের দায়িত্ব : পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনার মৃত্যুদণ্ড: তাৎক্ষণিক প্রতিক্রিয়ায় যা জানালো জামায়াত
হাসিনার মৃত্যুদণ্ড: তাৎক্ষণিক প্রতিক্রিয়ায় যা জানালো জামায়াত

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

স্ত্রী-মেয়েসহ সাবেক মন্ত্রী নানকের ৫৭ ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধ
স্ত্রী-মেয়েসহ সাবেক মন্ত্রী নানকের ৫৭ ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধ

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুবদল নেতাকে ‌‘১০ সেকেন্ডে হত্যা’ করে পালিয়ে যায় দুর্বৃত্তরা
যুবদল নেতাকে ‌‘১০ সেকেন্ডে হত্যা’ করে পালিয়ে যায় দুর্বৃত্তরা

১১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বিবাহবার্ষিকীর দিনই মৃত্যুদণ্ডাদেশ পেলেন শেখ হাসিনা
বিবাহবার্ষিকীর দিনই মৃত্যুদণ্ডাদেশ পেলেন শেখ হাসিনা

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সালমান-তামান্নার নাচকে ‘অস্বস্তিকর’ বলছেন নেটিজেনরা
সালমান-তামান্নার নাচকে ‘অস্বস্তিকর’ বলছেন নেটিজেনরা

২০ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

শান্তি ও নিরাপত্তার জন্য দোয়া করলেন চিফ প্রসিকিউটর
শান্তি ও নিরাপত্তার জন্য দোয়া করলেন চিফ প্রসিকিউটর

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মামলা নিয়ে মুখ খুললেন মেহজাবীন
মামলা নিয়ে মুখ খুললেন মেহজাবীন

২১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ধানমন্ডি ৩২ নম্বরের সামনে থেকে বিক্ষুব্ধদের সরিয়ে দিল আইনশৃঙ্খলা বাহিনী
ধানমন্ডি ৩২ নম্বরের সামনে থেকে বিক্ষুব্ধদের সরিয়ে দিল আইনশৃঙ্খলা বাহিনী

২০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

টিএসসিতে হাসিনার রায় সরাসরি সম্প্রচারের আয়োজন
টিএসসিতে হাসিনার রায় সরাসরি সম্প্রচারের আয়োজন

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রায় শুনতে ট্রাইব্যুনালে ছাত্রনেতারা
রায় শুনতে ট্রাইব্যুনালে ছাত্রনেতারা

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফিলিস্তিন রাষ্ট্র না হলে ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক নয়: সৌদি আরব
ফিলিস্তিন রাষ্ট্র না হলে ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক নয়: সৌদি আরব

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজায় গণবিয়ে আয়োজন করছে আরব আমিরাত
গাজায় গণবিয়ে আয়োজন করছে আরব আমিরাত

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
তুলকালাম ধানমন্ডি ৩২ নম্বরে
তুলকালাম ধানমন্ডি ৩২ নম্বরে

প্রথম পৃষ্ঠা

পথ দেখালেন কুমিল্লার জেলা প্রশাসক
পথ দেখালেন কুমিল্লার জেলা প্রশাসক

প্রথম পৃষ্ঠা

নিজের গড়া ট্রাইব্যুনালেই হলো মৃত্যুদণ্ড
নিজের গড়া ট্রাইব্যুনালেই হলো মৃত্যুদণ্ড

প্রথম পৃষ্ঠা

অফিসে বসে ঘুমের দেশে
অফিসে বসে ঘুমের দেশে

সম্পাদকীয়

আগুনসন্ত্রাসে ভাড়াটে লোক
আগুনসন্ত্রাসে ভাড়াটে লোক

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

ভয় নিয়েই আলু চাষে কৃষক
ভয় নিয়েই আলু চাষে কৃষক

নগর জীবন

আবেগ উত্তেজনা মর্যাদার লড়াই
আবেগ উত্তেজনা মর্যাদার লড়াই

মাঠে ময়দানে

ন্যায়বিচার প্রতিষ্ঠা পেয়েছে : বিএনপি
ন্যায়বিচার প্রতিষ্ঠা পেয়েছে : বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

গ্রহণযোগ্য নির্বাচন নিয়ে সংশয় দলগুলোর
গ্রহণযোগ্য নির্বাচন নিয়ে সংশয় দলগুলোর

পেছনের পৃষ্ঠা

পল্লবীতে দোকানে ঢুকে যুবদল নেতাকে গুলি করে হত্যা
পল্লবীতে দোকানে ঢুকে যুবদল নেতাকে গুলি করে হত্যা

পেছনের পৃষ্ঠা

সুলভ আবাসিক বড় কুবো
সুলভ আবাসিক বড় কুবো

পেছনের পৃষ্ঠা

ইন্দোনেশিয়ায় ভূমিধসে প্রাণহানি ১৮
ইন্দোনেশিয়ায় ভূমিধসে প্রাণহানি ১৮

পূর্ব-পশ্চিম

হত্যা মামলার দুই আসামি গ্রেপ্তার
হত্যা মামলার দুই আসামি গ্রেপ্তার

দেশগ্রাম

সহিংসতা হলেও বাড়বে না
সহিংসতা হলেও বাড়বে না

প্রথম পৃষ্ঠা

ড্যানিশ কোম্পানির সঙ্গে ৩০ বছরের চুক্তি
ড্যানিশ কোম্পানির সঙ্গে ৩০ বছরের চুক্তি

প্রথম পৃষ্ঠা

রাস্তা থেকে নিঃশেষ জ্বলন্ত সিগারেট তুলে নিয়ে সুখটান দিলাম
রাস্তা থেকে নিঃশেষ জ্বলন্ত সিগারেট তুলে নিয়ে সুখটান দিলাম

শোবিজ

আরেকটি বিজয়ের দিন
আরেকটি বিজয়ের দিন

প্রথম পৃষ্ঠা

হাসিনাকে ফেরত দিতে ভারতের প্রতি আহ্বান
হাসিনাকে ফেরত দিতে ভারতের প্রতি আহ্বান

প্রথম পৃষ্ঠা

প্লাস্টিক বর্জ্যে ৫৭ খালের সর্বনাশ
প্লাস্টিক বর্জ্যে ৫৭ খালের সর্বনাশ

পেছনের পৃষ্ঠা

দ্রুত কার্যকর করতে হবে রায় : এনসিপি
দ্রুত কার্যকর করতে হবে রায় : এনসিপি

প্রথম পৃষ্ঠা

৬৫ বছরের নায়কের সঙ্গে হর্ষালি
৬৫ বছরের নায়কের সঙ্গে হর্ষালি

শোবিজ

শুভেচ্ছা সফরে বাংলাদেশে রাশিয়ান নৌবাহিনীর জাহাজ
শুভেচ্ছা সফরে বাংলাদেশে রাশিয়ান নৌবাহিনীর জাহাজ

নগর জীবন

মানবতাবিরোধী অপরাধে হাসিনার ফাঁসি
মানবতাবিরোধী অপরাধে হাসিনার ফাঁসি

প্রথম পৃষ্ঠা

এবারের নির্বাচন দেশরক্ষার
এবারের নির্বাচন দেশরক্ষার

প্রথম পৃষ্ঠা

হাসিনার রায়ের দিনে শেয়ারবাজারে উত্থান
হাসিনার রায়ের দিনে শেয়ারবাজারে উত্থান

নগর জীবন

উগান্ডাকে হারিয়ে বাংলাদেশের শুভসূচনা
উগান্ডাকে হারিয়ে বাংলাদেশের শুভসূচনা

মাঠে ময়দানে

প্লাস্টিক শিল্প : উদ্ভাবন ও নেতৃত্বের গল্প
প্লাস্টিক শিল্প : উদ্ভাবন ও নেতৃত্বের গল্প

শিল্প বাণিজ্য

৪০ বছর পরও যে হার কাঁদায়
৪০ বছর পরও যে হার কাঁদায়

মাঠে ময়দানে

টিভি নাটক হারাচ্ছে পারিবারিক গল্প
টিভি নাটক হারাচ্ছে পারিবারিক গল্প

শোবিজ