শিরোনাম
প্রকাশ: ১৭:৪৬, বুধবার, ২৪ জুলাই, ২০১৯ আপডেট:

‘কিং কং’ এর মত প্রাণী বাস্তবে আছে, নাকি নাই? (ভিডিও)

অনলাইন ডেস্ক
অনলাইন ভার্সন
‘কিং কং’ এর মত প্রাণী বাস্তবে আছে, নাকি নাই? (ভিডিও)

‘কিং কং’কে মনে আছে আপনাদের? সেই যে বিশালাকারের প্রাণী? ১৯৩৩ সালে জন্ম নেয়া ‘কিং কং’ ভারত মহাসাগরের এক রহস্যময় দ্বীপে বাস করত। এই দানব গরিলা চরিত্র ‘কং’কে বারবার ফিরিয়ে আনা হয়েছে রুপালি পর্দায়। তার প্রত্যাবর্তন কখনও হয়েছে একা, কখনও বা তার সঙ্গী হয়েছে জাপানি জলদানব গডজিলা। যে রূপেই হোক, ‘কিং কং’কে ভালবেসে বারবার হলে গিয়েছে দর্শক। ব্যবসার মুখ দেখেছেন প্রযোজকরা। ১৯৩৩ সালের মুক্তি পাওয়া ‘কিং কং’ মুভিটি রোটেন টমেটোস এর রেটিং অনুযায়ী সর্বকালের অন্যতম ভীতিকর মুভি। 

এক দানব আকৃতির গরিলার সঙ্গে  নিতান্ত সাধারণ মেয়ের প্রেম হয়ে যায়। এরপর কত লড়াই, কত রক্তারক্তি- টিভি পর্দা কাঁপানো এমন ‘কিং কং’ এর দানবাকৃতির গরিলা কী বাস্তবে রয়েছে? কখনো কী ছিল? এ নিয়েই আজকের ফিচার।

বাস্তবে ‘কিং কং’ আছে নাকি নাই, সে বিতর্কে যাওয়ার আগে সবাইকে বলে রাখতে চাই ‘কিং কং’ এর ধারণা কিন্তু বাস্তব প্রাণী থেকেই এসেছে। গরিলা নামের এই প্রাণীকে আমরা সবাই চিনি। মূলত গরিলার স্বাভাবিক আকৃতিকে তিন-চারগুণ বড় দৈত্যকার প্রাণী হিসেবে উপস্থাপন করা হয়েছে ‘কিং কং’কে। তাই সবার আগে আসুন চিনি গরিলাকে। গরিলা মূলত প্রাইমেট বর্গেও বিশালাকৃতির একটি প্রাণী। শিম্পাজি, ওরাংওটান, বানর, নরবানর এবং মানুষ প্রাণী শ্রেণিবিন্যাস অনুসারে এই গোষ্ঠীর অন্তর্ভুক্ত।

রাতের বেলায় বিশালাকৃতির গরিলাকে দেখে পিলে চমকানো দৈত্যের কথা মনে হবে। গরিলাদের ওজন ৩০০  থেকে ৫০০ পাউন্ড হয়। এদের উচ্চতা প্রায় ৬ ফুট। এক একটি গরিলা মানুষের চেয়ে প্রায় ৪ থেকে ৮ গুণ বেশি শক্তি ধারণ করে। গরিলার হাত মানুষের হাতের চেয়ে শুধু লম্বা ও পেশিবহুলই নয়, গরিলার হাত তার পায়ের চেয়ে ২০% বেশি লম্বা। মুখ, বুক, হাত ও পায়ের তালু ছাড়া গরিলার দেহের প্রায় সবটাই ঘণ লোমে আবৃত থাকে।

গরিলা সাধারণত দু’হাত ও দু’পায়ে ভর দিয়ে হাঁটে। তবে দাঁড়িয়েও হাঁটতে পারে। মানুষের মতই গরিলাদেরও হাতে-পায়ে দশটি করে আঙুল আছে। এদের দাঁতের সংখ্যাও বত্রিশটি।  গরিলার কান ছোট আকৃতির। গরিলা এমনিতে লাজুক ও শান্ত প্রকৃতির। রেগে গেলে দু’হাত দিয়ে বুক চাপড়ায়-চিৎকার করে। কাতুকুতু দিলে গরিলা হাসে। কাঁদলেও চোখের পানি ফেলে না। গরিলা মানুষের মতো কথা বলতে পারে না, তবে প্রশিক্ষিত গরিলা সংকেতসহ মানুষের ভাষা বুঝতে পারে। এমনিতে বিচিত্র ধ্বনি ও শব্দ করে এবং গন্ধ শুঁকে শুঁকে তারা সামাজিক যোগাযোগ রক্ষা করে। এদের মধ্যে প্রেম, বিদ্বেষ, ঘৃণা, ভয়, আনন্দ ও লোভ এসব আবেগও আছে।

গরিলা নিরামিষভোজী। বিশ্রামে থাকা ছাড়া প্রায় সবসময়ই গাছের পাতা, কচিকাণ্ড, পোকামাকড়, ফল ও লতা খায়। মধ্য আফ্রিকা বিশেষত রুয়ান্ডা, উগান্ডা ও কঙ্গোর গভীর বন-জঙ্গলে গরিলাদের বসবাস। পার্বত্য অঞ্চলের গহিন বনে পাহাড়ি গরিলা দেখতে পাওয়া যায়। এরা অপেক্ষাকৃত বড় ও মোটা, হাত খাটো এবং লম্বা ঘণ লোমের অধিকারী। গরিলাকে খুবই বুদ্ধিমান প্রাণী মনে করা হয়। মূলত গরিলাদের এই জীবনকে চলচ্চিত্রের রূপালী পর্দায় তুলে আনতে গিয়ে কল্পনার মিশেলে জন্ম হয়েছে ‘কিং কং’ এর। স্বভাবতই প্রশ্ন আসে তাহলে ‘কিং কং’  কী কেবলই কল্পনা? নাকি দূর অতীতের গরিলারা ‘কিং কং’ এর মতোই দানবাকৃতির ছিল?

মজার ব্যাপার হলো ন্যাশনাল জিওগ্রাফিক এ একবার একটা খবর বেরিয়েছিল। খবরটা একটা ১ লাখ বছর বয়সী ফসিলের। গিগান্টোপিথেকাস বলে খ্যাত সেই ফসিলটিা ইঙ্গিত দেয় যে ‘কিং কং’ ছিল। কিন্তু শরীরের দিক দিয়ে অনেক বড় হওয়ার কারণে তা বিলুপ্ত হয়ে গেছে। ১৯৩৩ সালে চলচ্চিত্র পরিচালক মেরিয়ান সি কুপার প্রথম ‘কিং কং’ এর মতো বিরাট প্রাণীর ধারণা আনেন। ‘কিং কং’ নামে তৈরি প্রথম সেই চলচ্চিত্রেটিতে দেখানো হয় একটি দ্বীপে বিরাট একটি প্রাণীর খোঁজে বেরিয়ে পড়ে কয়েকজন। সেই প্রাণীটির নাম ছিল কং। কং সেই দলের একজন মেয়ের প্রেমে পড়ে যায়। কোনোভাবে সেই মেয়ে সেখান থেকে বেঁচে যায় এবং সেই দল কং’কে নিউ ইয়র্কে নিয়ে আসে এবং খাঁচায় বন্দী করে সেটাকে প্রদর্শনীর ব্যবস্থা করে। এরপর সেখান থেকে বের হয়ে কং পুরো শহরকে ধ্বংস করতে শুরু করে এবং পছন্দের মেয়েটিকে নিয়ে পালাতে চায়। এটির পরও ‘কিং কং’ নিয়ে অনেক চলচ্চিত্র এবং টিভি সিরিজ তৈরি হয়েছে। এখনো হলিউডে ‘কিং কং’ বেশ জনপ্রিয়।

চলুন জেনে নেয়া যাক ‘কিং কং’ বিষয়ে বিজ্ঞান কী বলে? বিজ্ঞান বলছে যে বাস্তবে  ‘কিং কং’ এর মত প্রাণী হওয়া সম্ভব নয়। সিনেমা-নাটকে আমরা যে দৈত্যাকার প্রাণীটি দেখে অভ্যস্ত, সেটি নেহায়েতই ফিকশনের প্রয়োজনে তৈরি। মানুষের উর্বর মস্তিষ্কের কল্পনা ছাড়া আর কিছুই নয়। কিন্তু বিজ্ঞানের ব্যাখাটা কী? এর ব্যাখ্যা বোঝার জন্য জ্যামিতি সম্পর্কে আপনার স্বচ্ছ ধারণা থাকতে হবে। বলে রাখা ভালো, আমাদের চেনা পৃথিবীর চেনা জানা সমস্ত প্রাণীই জ্যামিতিকভাবে সদৃশ বা পারফেক্ট। কোনো বস্তুর জ্যামিতিক সদৃশতা পরিমাপ করতে হলে, সেই বস্তু একই ধরনের পদার্থ দিয়ে তৈরি হতে হবে। আর এক্ষেত্রে সেগুলোর ওজন ভরের সমানুপাতিক হতে হবে এবং ভরকে আয়তনের সমানুপাতিক হতে হবে। 

বোঝার সুবিধার্থে আমরা একটি ঘণকের কথা চিন্তা করতে পারি এবং ‘কিং কং’কে একটি ঘণকের ন্যায় মনে করতে পারি।  ধরি, ‘কিং কং’ এর শরীর অনেকগুলো ছোট ছোট কিউব দিয়ে গঠিত। বিজ্ঞানের ছাত্ররা জানবে, যে কোনো প্রাণীর ভর সহ্য করার ক্ষমতা সে প্রাণীর ভেতরের হাড়গুলোর ক্ষেত্রফলের সমানুপাতিক।  এর ফলেই প্রাণীটি তার নিজের ভর নিজে নিতে পারবে এবং এই ভর পুরো শরীরের ক্ষেত্রফলের সমানুপাতিক হবে। এসব নিয়মে ‘আকার’ বলতে কোনও প্রাণী বা বস্তুর উচ্চতা, দৈর্ঘ্য-প্রস্থ ইত্যাদি বোঝানো হয়েছে।

এখানে সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ হচ্ছে উচ্চতা। যেহেতু ‘কিং কং’ সোজা হয়ে দাঁড়াতে পারে, তাই তার মেরুদণ্ড এবং হাড়গুলোকে ‘কিং কং’ এর ওজন ধরে রাখতে হবে এবং চলাচল করার সময় ভার বহন করতে হবে। আর সমস্যাটা এখানেই। কোনো বস্তুর ওজন তার আকারের ঘণকের সমানুপাতিক। আবার কোনো প্রাণীর ভর সহ্য করার ক্ষমতা তার আকারের বর্গের সমানুপাতিক। এভাবে আমরা ধরে নিয়ে যদি পাঁচ ফুট গরিলাকে জ্যামিতিক সাদৃশ্যতা মেনে এর আকার বাড়াতে থাকি, তাহলে সেটার ওজন এবং শক্তি দুটোই বাড়তে থাকবে। কিন্তু এখানে ওজন এবং শক্তি একসাথে বাড়লেও এ দুটির মধ্যে কোনটি দ্রুত বাড়বে সেটাও দেখার বিষয়। এখানে দেখা যাচ্ছে, আকার বাড়ার সাথে সাথে শক্তির তুলনায় ওজন অনেক দ্রুত বাড়তে থাকে। আকার যদি ২ একক বাড়ে, তাহলে সূত্রমতে ওজন বাড়বে ৮ একক, আবার আকার যদি ২ একক বাড়ে তাহলে শক্তি বাড়বে ৪ একক।

বিভিন্ন চলচ্চিত্রে পাঁচ ফুট লম্বা কোনো গরিলাকে ধরে নিয়ে সেটা স্কেল দিয়ে পরিমাপ করে সেটার গাণিতিক অনুপাত ঠিক রেখে সেটাকে ত্রিশ ফুট লম্বা একটি প্রাণীতে পরিণত করা হয়েছে। পুরোটাই আসলে মানুষের ভিশন, গণিত এবং ক্যামেরার কারসাজিতে করা। আর গত বিশ বছরে অ্যানিমেশন এগিয়ে গেছে অনেক দূর। তাই সিনেমায় যে বিশালাকারের প্রাণীটিকে আমরা মানুষের মতো আচরণ করতে দেখি সেটি আসলে সিনেমাই। বাস্তবে আসলে এ ধরনের প্রাণী কখনো ছিলোই না। আর এই সময়ে এসেতো সেটা একেবারেই অসম্ভব।

এরপরও যদি কোনো কারণে কেউ বিশ্বাস করে যে এমন প্রাণী থাকতে পারে তাহলে তাকেও মানতে হবে এমন প্রাণীর আর যাই হোক এভাবে চলাচল করা ও এতো সহজে তাণ্ডবলীলা চালানোর ব্যাপারটি আরো বেশি অসম্ভব। ‘কিং কং’ এর মত এত বিশাল একটা প্রাণী নিজের ভার নিজেই বহন করতে পারবে না। কারণ তার শরীরের হাড়গুলোর এত ওজন নিতে সক্ষম হওয়ার কথা নয়, এটা বৈজ্ঞানিকভাবে মেলে না। তাই ‘কিং কং’ এর মত বড় প্রাণী তাণ্ডবলীলা চালানো দূরে থাকুক  নিজের ওজন আর না নিতে পারার কারণে তার ভেঙে পড়ার কথা! তাই বলা যায় সিনেমার ‘কিং কং’ বাস্তবিক হওয়ার সম্ভাবনা একেবারেই নেই।
 
ভিডিও 

বিডি-প্রতিদিন/শফিক

এই বিভাগের আরও খবর
কন্যাদের জয়ে গৌরবে উচ্ছ্বসিত পাহাড়বাসী
কন্যাদের জয়ে গৌরবে উচ্ছ্বসিত পাহাড়বাসী
নিষেধাজ্ঞা প্রত্যাহারের প্রথমদিনে পর্যটক শূন্য রাঙামাটি
নিষেধাজ্ঞা প্রত্যাহারের প্রথমদিনে পর্যটক শূন্য রাঙামাটি
বগুড়ার বিখ্যাত কুমড়ো বড়ি যাচ্ছে বিদেশেও
বগুড়ার বিখ্যাত কুমড়ো বড়ি যাচ্ছে বিদেশেও
মুরগির চেয়ে দাম বেশি পিঁপড়ার ডিমের, কেজি ২৫শ’
মুরগির চেয়ে দাম বেশি পিঁপড়ার ডিমের, কেজি ২৫শ’
ব্রহ্মপুত্র নদে ঐতিহ্যের নৌকাবাইচ, দর্শনার্থীদের ঢল
ব্রহ্মপুত্র নদে ঐতিহ্যের নৌকাবাইচ, দর্শনার্থীদের ঢল
শিকারের আদি কৌশল ধরে রাখতে তীর-ধনুক প্রতিযোগিতা
শিকারের আদি কৌশল ধরে রাখতে তীর-ধনুক প্রতিযোগিতা
বুড়ির বাঁধে মাছ ধরার উৎসব, মানুষের ঢল
বুড়ির বাঁধে মাছ ধরার উৎসব, মানুষের ঢল
বন্ধুদের সান্নিধ্য পেতে স্মৃতির আঙিনায় ফেরা
বন্ধুদের সান্নিধ্য পেতে স্মৃতির আঙিনায় ফেরা
পূজার ছুটিতে কুয়াকাটায় উপচে পড়া ভিড়
পূজার ছুটিতে কুয়াকাটায় উপচে পড়া ভিড়
৫০ কেজি ধানে দুর্গা প্রতিমা
৫০ কেজি ধানে দুর্গা প্রতিমা
জিআই পণ্যের স্বীকৃতি পেল ব্রাহ্মণবাড়িয়ার ছানামুখী
জিআই পণ্যের স্বীকৃতি পেল ব্রাহ্মণবাড়িয়ার ছানামুখী
সফল উদ্যোক্তা চৌদ্দ বছরের কিশোর সুরুজ বিশ্বাস
সফল উদ্যোক্তা চৌদ্দ বছরের কিশোর সুরুজ বিশ্বাস
সর্বশেষ খবর
করোনায় আক্রান্ত হয়ে মারা গেলেন জনপ্রিয় অভিনেতা কেনেথ কলি
করোনায় আক্রান্ত হয়ে মারা গেলেন জনপ্রিয় অভিনেতা কেনেথ কলি

এই মাত্র | শোবিজ

দিয়োগো জোতার বাকি দুই বছরের বেতন পরিবারকে দেবে লিভারপুল
দিয়োগো জোতার বাকি দুই বছরের বেতন পরিবারকে দেবে লিভারপুল

১৬ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

সকালের মধ্যে সাত জেলায় ৬০ কিমি বেগে ঝড়ের সম্ভাবনা
সকালের মধ্যে সাত জেলায় ৬০ কিমি বেগে ঝড়ের সম্ভাবনা

৩২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ঐক্যবদ্ধভাবে সবাইকে এগিয়ে যেতে হবে: আমিনুল
ঐক্যবদ্ধভাবে সবাইকে এগিয়ে যেতে হবে: আমিনুল

৫৪ মিনিট আগে | রাজনীতি

ইমন-হৃদয়-তানভীরের ত্রয়ী দাপট কলম্বোতে
ইমন-হৃদয়-তানভীরের ত্রয়ী দাপট কলম্বোতে

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শ্রীলঙ্কাকে হারিয়ে সমতা ফেরাল বাংলাদেশ
শ্রীলঙ্কাকে হারিয়ে সমতা ফেরাল বাংলাদেশ

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মান্না ছিলেন বাংলাদেশের জেমস বন্ড: জাহিদ হাসান
মান্না ছিলেন বাংলাদেশের জেমস বন্ড: জাহিদ হাসান

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

জ্ঞানীরা পিআর সিস্টেমে নির্বাচন চায় : ফয়জুল করিম
জ্ঞানীরা পিআর সিস্টেমে নির্বাচন চায় : ফয়জুল করিম

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পাহাড়ি ফল ঐতিহ্যের অংশ : উপদেষ্টা সুপ্রদীপ চাকমা
পাহাড়ি ফল ঐতিহ্যের অংশ : উপদেষ্টা সুপ্রদীপ চাকমা

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পল্লী বিদ্যুতের সাব-যোনাল অফিস স্থানান্তরের প্রতিবাদে গাইবান্ধায় বিক্ষোভ
পল্লী বিদ্যুতের সাব-যোনাল অফিস স্থানান্তরের প্রতিবাদে গাইবান্ধায় বিক্ষোভ

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রবাসী ভাইয়ের লাশ আনতে গিয়ে প্রাণ গেল দুই ভাইয়ের
প্রবাসী ভাইয়ের লাশ আনতে গিয়ে প্রাণ গেল দুই ভাইয়ের

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নির্বাচন পিছিয়ে দেওয়ার গভীর ষড়যন্ত্র চলছে : নার্গিস বেগম
নির্বাচন পিছিয়ে দেওয়ার গভীর ষড়যন্ত্র চলছে : নার্গিস বেগম

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

লঙ্কানদের চেপে ধরেছে টাইগাররা
লঙ্কানদের চেপে ধরেছে টাইগাররা

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বিচার ও সংস্কারের মাধ্যমে গণতন্ত্রকে এগিয়ে নিতে হবে : নাহিদ
বিচার ও সংস্কারের মাধ্যমে গণতন্ত্রকে এগিয়ে নিতে হবে : নাহিদ

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্লেনে বাজল ভুয়া ফায়ার অ্যালার্ম, আতঙ্কে ঝাপ দিয়ে আহত ১৮
প্লেনে বাজল ভুয়া ফায়ার অ্যালার্ম, আতঙ্কে ঝাপ দিয়ে আহত ১৮

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কলাপাড়ায় উল্টো রথযাত্রা
কলাপাড়ায় উল্টো রথযাত্রা

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রামে স্বেচ্ছাসেবক দলের আনন্দ মিছিল
চট্টগ্রামে স্বেচ্ছাসেবক দলের আনন্দ মিছিল

২ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

যুবককে কুপিয়ে হত্যা, গ্রেফতার ১
যুবককে কুপিয়ে হত্যা, গ্রেফতার ১

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

উত্তাল বঙ্গোপসাগরে আশ্রয় নিল শত শত ট্রলার, চার বন্দরে সতর্কতা
উত্তাল বঙ্গোপসাগরে আশ্রয় নিল শত শত ট্রলার, চার বন্দরে সতর্কতা

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিএনপি নামলে নির্বাচন পেছানোর সাহস কারো নেই : গয়েশ্বর
বিএনপি নামলে নির্বাচন পেছানোর সাহস কারো নেই : গয়েশ্বর

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

যুবকের লাশ উদ্ধার
যুবকের লাশ উদ্ধার

৩ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

‌পিআর পদ্ধতিতে নির্বাচন হলে ফ্যাসিজমের রাস্তা বন্ধ হবে : জামায়াত আমির
‌পিআর পদ্ধতিতে নির্বাচন হলে ফ্যাসিজমের রাস্তা বন্ধ হবে : জামায়াত আমির

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

রূপগঞ্জে কুপিয়ে আহত ইলেকট্রিশিয়ানের মৃত্যু
রূপগঞ্জে কুপিয়ে আহত ইলেকট্রিশিয়ানের মৃত্যু

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

কুড়িগ্রামে কঠোর নিরাপত্তায় উল্টো রথ যাত্রা উদযাপন
কুড়িগ্রামে কঠোর নিরাপত্তায় উল্টো রথ যাত্রা উদযাপন

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মির্জা ফখরুলসহ বিএনপির শীর্ষ নেতারা সিলেটে যাচ্ছেন কাল
মির্জা ফখরুলসহ বিএনপির শীর্ষ নেতারা সিলেটে যাচ্ছেন কাল

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

চিঠিতে সই ট্রাম্পের, ১২ দেশের ওপর আসছে নতুন শুল্ক
চিঠিতে সই ট্রাম্পের, ১২ দেশের ওপর আসছে নতুন শুল্ক

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভোলায় সাত কোটি টাকার অবৈধ পণ্য জব্দ
ভোলায় সাত কোটি টাকার অবৈধ পণ্য জব্দ

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

তিন ম্যাচ জিতেই এশিয়া কাপে বাংলাদেশ
তিন ম্যাচ জিতেই এশিয়া কাপে বাংলাদেশ

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ব্রাহ্মণবাড়িয়ার সেই চা দোকানির পাশে বসুন্ধরা শুভসংঘ
ব্রাহ্মণবাড়িয়ার সেই চা দোকানির পাশে বসুন্ধরা শুভসংঘ

৩ ঘণ্টা আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

'রাজনৈতিক দলগুলো একমত হলে স্বৈরাচারের পুনঃপ্রবর্তন ঠেকানো যাবে'
'রাজনৈতিক দলগুলো একমত হলে স্বৈরাচারের পুনঃপ্রবর্তন ঠেকানো যাবে'

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
ছদ্মবেশ ধারণ করেও বাঁচতে পারেননি ইরানি যে জেনারেল!
ছদ্মবেশ ধারণ করেও বাঁচতে পারেননি ইরানি যে জেনারেল!

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এমন বৃষ্টি কত দিন, জানাল আবহাওয়া অফিস
এমন বৃষ্টি কত দিন, জানাল আবহাওয়া অফিস

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

উড্ডয়নের ঠিক আগমুহূর্তে লুটিয়ে পড়লেন পাইলট
উড্ডয়নের ঠিক আগমুহূর্তে লুটিয়ে পড়লেন পাইলট

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘অপারেশন সিঁদুরে তিন প্রতিপক্ষের মুখোমুখি হয়েছিল ভারত’
‘অপারেশন সিঁদুরে তিন প্রতিপক্ষের মুখোমুখি হয়েছিল ভারত’

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আল-হিলালকে হারিয়ে সেমিফাইনালে ব্রাজিলের ফ্লুমিনেন্স
আল-হিলালকে হারিয়ে সেমিফাইনালে ব্রাজিলের ফ্লুমিনেন্স

১৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কারা নির্বাচনে অংশ নিতে পারবেন না, জানালেন অ্যাটর্নি জেনারেল
কারা নির্বাচনে অংশ নিতে পারবেন না, জানালেন অ্যাটর্নি জেনারেল

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১৫ হাজার কোটির সম্পত্তি হারাচ্ছেন সাইফ আলি খান
১৫ হাজার কোটির সম্পত্তি হারাচ্ছেন সাইফ আলি খান

১৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ইউক্রেন যুদ্ধে রাশিয়াকে হারতে দেব না, ঘোষণা চীনের
ইউক্রেন যুদ্ধে রাশিয়াকে হারতে দেব না, ঘোষণা চীনের

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাবেক সিইসি এ টি এম শামসুল হুদা মারা গেছেন
সাবেক সিইসি এ টি এম শামসুল হুদা মারা গেছেন

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

লাহোরের রাস্তায় নারী ও শিশুর ওপর সিংহের হামলা
লাহোরের রাস্তায় নারী ও শিশুর ওপর সিংহের হামলা

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কুমিল্লায় গণপিটুনিতে ৩ জন নিহতের ঘটনায় ৩৮ জনের নামে মামলা
কুমিল্লায় গণপিটুনিতে ৩ জন নিহতের ঘটনায় ৩৮ জনের নামে মামলা

১১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইহুদি খলনায়ক ‘শাইলক’ মন্তব্যে বিতর্কে ট্রাম্প, কিন্তু কেন?
ইহুদি খলনায়ক ‘শাইলক’ মন্তব্যে বিতর্কে ট্রাম্প, কিন্তু কেন?

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৫ আগস্টের পর পালিয়ে থাকা আইন মন্ত্রণালয়ের কর্মকর্তা আনিসুর রহমান বরখাস্ত
৫ আগস্টের পর পালিয়ে থাকা আইন মন্ত্রণালয়ের কর্মকর্তা আনিসুর রহমান বরখাস্ত

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শুটিংয়ে আসতে দেরি, গোবিন্দোকে কষে চড় মারেন অমরিশ পুরি!
শুটিংয়ে আসতে দেরি, গোবিন্দোকে কষে চড় মারেন অমরিশ পুরি!

১৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ইসরায়েলের ‘হিট লিস্ট’: কাতারসহ বিদেশে থাকা হামাস নেতাদের হত্যার পরিকল্পনা
ইসরায়েলের ‘হিট লিস্ট’: কাতারসহ বিদেশে থাকা হামাস নেতাদের হত্যার পরিকল্পনা

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নতুন স্থানে পারমাণবিক কর্মসূচি পুনরায় শুরু করতে পারে ইরান: ট্রাম্প
নতুন স্থানে পারমাণবিক কর্মসূচি পুনরায় শুরু করতে পারে ইরান: ট্রাম্প

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হাসিনার লুটপাটের থিমে চারটি নতুন পোস্টার প্রকাশ
হাসিনার লুটপাটের থিমে চারটি নতুন পোস্টার প্রকাশ

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজায় যুদ্ধবিরতির প্রস্তাবে 'ইতিবাচক' হামাস
গাজায় যুদ্ধবিরতির প্রস্তাবে 'ইতিবাচক' হামাস

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সঞ্চয়পত্রের মুনাফা বাড়ালে কেউ ব্যাংকে টাকা রাখবে না : অর্থ উপদেষ্টা
সঞ্চয়পত্রের মুনাফা বাড়ালে কেউ ব্যাংকে টাকা রাখবে না : অর্থ উপদেষ্টা

৭ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

যুদ্ধবিরতির শর্ত ভেঙে লেবাননে ফের ইসরায়েলি হামলা
যুদ্ধবিরতির শর্ত ভেঙে লেবাননে ফের ইসরায়েলি হামলা

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আল আকসা নিয়ে ইসরায়েলকে হামাসের নতুন হুঁশিয়ারি!
আল আকসা নিয়ে ইসরায়েলকে হামাসের নতুন হুঁশিয়ারি!

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৭ গোলে এগিয়ে থেকে প্রথমার্ধ শেষ করল বাংলাদেশ
৭ গোলে এগিয়ে থেকে প্রথমার্ধ শেষ করল বাংলাদেশ

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

গাজায় নিজেদের ছোড়া গুলিতে নিহত ৩১ ইসরায়েলি সেনা
গাজায় নিজেদের ছোড়া গুলিতে নিহত ৩১ ইসরায়েলি সেনা

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাবাকে চিনতেনই না তরুণী, অতঃপর ২৩ বছর পর যেভাবে পুনর্মিলন!
বাবাকে চিনতেনই না তরুণী, অতঃপর ২৩ বছর পর যেভাবে পুনর্মিলন!

১৩ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

আইনে পরিণত হলো ট্রাম্পের ‘বিগ বিউটিফুল বিল’
আইনে পরিণত হলো ট্রাম্পের ‘বিগ বিউটিফুল বিল’

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজায় স্থায়ী যুদ্ধবিরতিই সৌদি আরবের প্রধান অগ্রাধিকার : পররাষ্ট্রমন্ত্রী প্রিন্স ফয়সাল
গাজায় স্থায়ী যুদ্ধবিরতিই সৌদি আরবের প্রধান অগ্রাধিকার : পররাষ্ট্রমন্ত্রী প্রিন্স ফয়সাল

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কার্নিশে ঝুলে থাকা তরুণকে গুলি: সাবেক এডিসি রাশেদসহ ৫ জনের বিরুদ্ধে তদন্ত শেষ
কার্নিশে ঝুলে থাকা তরুণকে গুলি: সাবেক এডিসি রাশেদসহ ৫ জনের বিরুদ্ধে তদন্ত শেষ

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চিঠিতে সই ট্রাম্পের, ১২ দেশের ওপর আসছে নতুন শুল্ক
চিঠিতে সই ট্রাম্পের, ১২ দেশের ওপর আসছে নতুন শুল্ক

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আর অপেক্ষা নয়, এবার ইসরায়েলি আগ্রাসনের তাৎক্ষণিক জবাব দেবে ইরান
আর অপেক্ষা নয়, এবার ইসরায়েলি আগ্রাসনের তাৎক্ষণিক জবাব দেবে ইরান

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৫ জুলাই)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৫ জুলাই)

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

যে প্রক্রিয়ায় ক্ষমা করতে পারবেন রাষ্ট্রপতি
যে প্রক্রিয়ায় ক্ষমা করতে পারবেন রাষ্ট্রপতি

প্রথম পৃষ্ঠা

আজ পবিত্র আশুরা
আজ পবিত্র আশুরা

প্রথম পৃষ্ঠা

উলটো রথ টেনে শেষ হলো রথ উৎসব
উলটো রথ টেনে শেষ হলো রথ উৎসব

নগর জীবন

নিরপেক্ষ নির্বাচনের জন্য লেভেল প্লেয়িং ফিল্ড করতে হবে
নিরপেক্ষ নির্বাচনের জন্য লেভেল প্লেয়িং ফিল্ড করতে হবে

নগর জীবন

মানুষ আর কত জীবন দেবে
মানুষ আর কত জীবন দেবে

নগর জীবন

ছুটির ঘোষণা
ছুটির ঘোষণা

প্রথম পৃষ্ঠা

উল্টো রথযাত্রায় ভক্তের ঢল
উল্টো রথযাত্রায় ভক্তের ঢল

দেশগ্রাম

হোটেল জাকারিয়ায় ভাঙচুর ও নারীদের ওপর হামলার ঘটনায় একজন গ্রেপ্তার
হোটেল জাকারিয়ায় ভাঙচুর ও নারীদের ওপর হামলার ঘটনায় একজন গ্রেপ্তার

নগর জীবন

মব সন্ত্রাস কোনোভাবেই গ্রহণযোগ্য নয়
মব সন্ত্রাস কোনোভাবেই গ্রহণযোগ্য নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

আন্তবিশ্ববিদ্যালয় স্কোয়াশ
আন্তবিশ্ববিদ্যালয় স্কোয়াশ

মাঠে ময়দানে

ইরানের সঙ্গে দ্রুত আলোচনা চাই
ইরানের সঙ্গে দ্রুত আলোচনা চাই

প্রথম পৃষ্ঠা

যৌক্তিক সময়ে নির্বাচন থেকে জামায়াতের ইউটার্ন!
যৌক্তিক সময়ে নির্বাচন থেকে জামায়াতের ইউটার্ন!

সম্পাদকীয়

এবার যেনতেন নির্বাচন মেনে নেওয়া হবে না
এবার যেনতেন নির্বাচন মেনে নেওয়া হবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

দেড় বছরে ১ লাখ ১৮ হাজার রোহিঙ্গা পালিয়ে এসেছে
দেড় বছরে ১ লাখ ১৮ হাজার রোহিঙ্গা পালিয়ে এসেছে

প্রথম পৃষ্ঠা

হাজার রানের ক্লাবের সদস্য হৃদয়
হাজার রানের ক্লাবের সদস্য হৃদয়

মাঠে ময়দানে

ক্লাব বিশ্বকাপে যুক্তরাষ্ট্রের স্বাধীনতা উৎসব
ক্লাব বিশ্বকাপে যুক্তরাষ্ট্রের স্বাধীনতা উৎসব

মাঠে ময়দানে

এখনো মর্গে নামপরিচয়হীন ছয় শহীদ
এখনো মর্গে নামপরিচয়হীন ছয় শহীদ

প্রথম পৃষ্ঠা

পুলিশকে জনবান্ধব করতে সংস্কারের বিকল্প নেই
পুলিশকে জনবান্ধব করতে সংস্কারের বিকল্প নেই

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রবাসীর লাশ নিয়ে ফেরার পথে দুর্ঘটনায় ভাইসহ নিহত ২
প্রবাসীর লাশ নিয়ে ফেরার পথে দুর্ঘটনায় ভাইসহ নিহত ২

দেশগ্রাম

বাংলা ব্লকেডের ঘোষণা
বাংলা ব্লকেডের ঘোষণা

প্রথম পৃষ্ঠা

বরদাশত নয় ইসলামবিরোধী কার্যকলাপ
বরদাশত নয় ইসলামবিরোধী কার্যকলাপ

প্রথম পৃষ্ঠা

১৬৭ স্থানে সমাবেশ ট্রাম্পের বিরুদ্ধে
১৬৭ স্থানে সমাবেশ ট্রাম্পের বিরুদ্ধে

প্রথম পৃষ্ঠা

শত শত কারখানায় নিষিদ্ধ জাল
শত শত কারখানায় নিষিদ্ধ জাল

দেশগ্রাম

টি স্পোর্টস
টি স্পোর্টস

মাঠে ময়দানে

শ্যামপুর ডায়িং কারখানার বর্জ্য পড়ছে নদীতে
শ্যামপুর ডায়িং কারখানার বর্জ্য পড়ছে নদীতে

পেছনের পৃষ্ঠা

টিভিতে
টিভিতে

মাঠে ময়দানে

সমিতির আড়ালে সন্ত্রাসী কার্যক্রম অস্ত্র মাদকসহ গ্রেপ্তার ৪
সমিতির আড়ালে সন্ত্রাসী কার্যক্রম অস্ত্র মাদকসহ গ্রেপ্তার ৪

দেশগ্রাম

সোনার দোকানে চুরি
সোনার দোকানে চুরি

দেশগ্রাম

আজকের প্রশ্ন
আজকের প্রশ্ন

মাঠে ময়দানে