শিরোনাম
প্রকাশ: ০৯:১৬, রবিবার, ০৫ জুলাই, ২০২০ আপডেট:

করমর্দন আজ নিরাপদ নয়, নমস্কারেই ভারতীয়দের বাঁচার উপায়

অনলাইন ডেস্ক
অনলাইন ভার্সন
করমর্দন আজ নিরাপদ নয়, নমস্কারেই ভারতীয়দের বাঁচার উপায়

নানা জাতি ও ধর্মের মানুষের মধ্যে রয়েছে অভিবাদনের হরেক রকম প্রথা। নিউজিল্যান্ডের মাওরি জনজাতির মানুষ অতিথির নাকে নাক ঘষে স্বাগত জানান, ইথিয়োপিয়ায় কাঁধে কাঁধ স্পর্শ করে। ডেমোক্রেটিক রিপাবলিক অব কঙ্গোর অধিবাসী পুরুষরা পরস্পরের কপালে কপাল ঠেকিয়ে অভিবাদন জানান। জাপান ও অন্যান্য কয়েকটি এশীয় দেশে ঝুঁকে অভিবাদন জানানোই রীতি, যাকে ‘বাও’ করা বলে। থাইল্যান্ডে ‘বাও’-এর মতোই দেহ ঝুঁকিয়ে হাতের তালু মাথায় চেপে ধরে, মুখে বলে ‘সাওয়াদ্দী’— এর নাম ‘ওয়ে’। 

ভারতে হাতজোড় করে নমস্কার ও বড়দের পা ছুঁয়ে প্রণাম করার রীতি। আরব দেশগুলোতে পুরুষরা মহিলাদের সঙ্গে করমর্দন করেন না, তবে আলিঙ্গন ও গালে গাল ছুঁয়ে মুখে চুম্বনের শব্দ করে অভিবাদন জানান। চুম্বনে ফরাসিরা অগ্রণী ভূমিকায়। চেনা-অচেনা সব অতিথিকেই চুম্বন দান করেন তাঁরা। বাঙালিদের মধ্যে পুরুষদের পরস্পরকে আলিঙ্গন প্রথা আছে, যার নাম কোলাকুলি। তর্জনী ও মধ্যমা দ্বারা ‘ভি’ চিহ্ন দেখানো ছিল প্রাচীন ইউরোপে অভিবাদনের আরেক প্রথা। শোনা যায়, আগিনকোর্টের যুদ্ধে (২৫ অক্টোবর, ১৪১৫) ফরাসি সৈন্যরা ইংরেজ সৈন্যদের তিরন্দাজি রুখে দিতে তাদের তর্জনী ও মধ্যমা কেটে নেয়। যে সৈন্যরা নিজেদের বাঁচিয়ে পালাতে পেরেছিল, তারা ফরাসি সৈন্যদের কাঁচকলা দেখানোর জন্য চালু করল এই ‘ভি চিহ্ন’ অভিবাদন। 

লিবেরিয়ানরা আঙুলে তুড়ি মেরে অভিবাদন করেন। তুভালুর অধিবাসীরা অতিথি যখন প্রথম বার আসেন, বা তুভালু থেকে বিদায় নেন, তাঁদের গালে নাক ঠেকিয়ে নস্যি নেওয়ার মত জোরে শোঁকেন, এর নাম ‘সোগি’। 

বিশ্ব জুড়ে এই নানা অভিবাদনের মধ্যে সবচেয়ে জনপ্রিয় ও প্রচলিত রীতি হল করমর্দন। সব রীতির মতো করমর্দন বা হ্যান্ডশেক-এর নেপথ্যেও আছে ইতিহাস। খ্রিস্টপূর্ব নবম শতাব্দীতে অ্যাসিরিয়ার সম্রাট তৃতীয় শালমানেসার, ব্যাবিলনের শাসকের সঙ্গে সিংহাসনের অধিকার সংক্রান্ত চুক্তি করেন। উভয়ে করমর্দন করেছিলেন, অ্যাসিরিয়ান সম্রাটের সিংহাসনে এটি খোদিত হয়েছিল। তবে করমর্দনের ইতিহাস তারও আগেকার। সম্ভবত খ্রিস্টপূর্ব পঞ্চম শতাব্দীতে প্রাচীন গ্রিসে এই প্রথার উদ্ভব, ‘ডেক্সিওসিস’ নামে যার সাক্ষ্য মেলে বার্লিনের পারগেমন মিউজ়িয়ামে সংরক্ষিত একটি সমাধি-প্রস্তর ফলকে  প্রজ্ঞার দেবী আথেনার সঙ্গে করমর্দনরত জিউসের স্ত্রী হেরা। মাথা ঝুঁকিয়ে অথবা অন্য ভাবে অভিবাদন না করে হাতে হাত মেলানোর এই প্রথার উদ্ভব মূলত এটি প্রমাণ করতে যে, ‘আমরা উভয়েই নিরস্ত্র, অতএব পরস্পরের বন্ধু হয়ে একত্রে আহার করতে পারি।’ 

কিন্তু ঠান্ডার দেশে লম্বা কোট, গাউন বা ট্রাউজারের পকেটে লুকিয়ে রাখা গুপ্ত অস্ত্র বাঁ দিকেও তো থাকতে পারে? বিশেষত, বিভিন্ন প্রস্তর ফলক ও মুরালে স্পষ্টই দেখা যাচ্ছে বাঁ হাতে ঢাল কিম্বা বল্লম জাতীয় কিছু, ডান হাত করমর্দনে অগ্রসর। তাই কয়েকটি ইউরোপীয় যোদ্ধা সম্প্রদায় ও স্কাউটদের মধ্যে বাঁ হাতে করমর্দনের প্রথা চালু হয়, বাঁ হাতে সুরক্ষা ঢাল নেই, তা প্রমাণ করবার জন্য। 

রকমফেরে করমর্দনের হরেক নাম পাই, ‘ফিস্ট বাম্প’ (পরস্পরের মুঠো স্পর্শ করা), ‘হাই ফাইভ’ (লাফিয়ে পরস্পরের হাতের করতলে তালি দেওয়া), খেলোয়াড়দের মধ্যে এটি জনপ্রিয়। এ ছাড়াও প্রাচীন কাল থেকেই জনপ্রিয় ছিল স্যালুট, টুপি খুলে অভিবাদন ইত্যাদি। কিন্তু শরীর নোয়ানো অথবা মাথার টুপি খোলায় রাজা-রাজড়াদের আত্মসম্মানে বাধত। তাই করমর্দন চালু হল, এ কথাও অনেক ইতিহাসবিদ বলেন। এখানে উভয় পক্ষ সমান সমান। কেউ ছোট কেউ বড় নেই। 

অনেক ইতিহাসবিদ বলেন, করমর্দনকে সপ্তদশ শতকের কোয়েকার সম্প্রদায়ই ব্যাপক ভাবে নিত্যদিনের অভিবাদন রীতিতে শামিল করেছে, পরে ১৮০০ খ্রিস্টাব্দে রোমে করমর্দন সংক্রান্ত নির্দেশিকা (এটিকেট ম্যানুয়াল) লিপিবদ্ধ হয়।  

তিব্বতিদের মধ্যে রয়েছে অভিবাদনের এক অদ্ভুত প্রথা। তারা পরস্পরকে জিভ বার করে দেখায়। এরও নেপথ্যে আছে ইতিহাস। নবম শতকে তিব্বতে এক অত্যাচারী রাজা ছিলেন, নাম লাং দারমা। তাঁর জিভের রং ছিল কালো। লাং দারমার পুনর্জন্মে বিশ্বাসী তিব্বতিরা অতিথির জিভের স্বাভাবিক রং দেখে নিঃসংশয় হতে চান। আগন্তুকের দেহে লাং দারমার আত্মা থাকলে তার জিভের রং হবে কালো, তা না হলে অতিথি স্বাগত।   

নিরপেক্ষ দৃষ্টিতে বিচার করলে লক্ষ করা যায়, প্রত্যেক প্রথা উদ্ভাবনের নেপথ্যে থাকে বিশেষ কোনও আর্থ-সামাজিক অথবা ভৌগোলিক প্রেক্ষাপট। আলিঙ্গন, চুম্বন, করমর্দন সবই মানুষের সুবিধার্থে। আজ বিশ্ব জুড়ে মহামারি হয়ে উঠেছে কোভিড-১৯। এই রোগ এতটাই সংক্রামক যে, মানুষকে মানুষের কাছ থেকে বিচ্ছিন্ন হয়ে যেতে হচ্ছে নিরাপত্তার স্বার্থে। আলিঙ্গন-চুম্বনের তো প্রশ্নই নেই, করমর্দনের হস্ত-স্পর্শও আজ নিরাপদ নয়। নমস্কারেই বাঁচার উপায়।

করমর্দন প্রথার ইতিহাস থেকে স্পষ্ট বোঝা যায়, আগন্তুক অতিথির প্রতি অবিশ্বাস ও ভয় থেকেই তার উদ্ভব। সে দিক থেকে, দক্ষিণ আফ্রিকার জুলু জনজাতি গোষ্ঠীর আদর্শ আমাদের শিক্ষণীয়। অতিথির অভিবাদনে তাঁরা বলেন, ‘সউবোনা’— এর আক্ষরিক অর্থ হল, ‘তোমার ভালমন্দ সব কিছু-সহ তুমি যেমনটি, আমি ঠিক তেমন ভাবেই তোমাকে গ্রহণ করলাম, আমার কাছে  তুমি আদরণীয়, আমি তোমার কদর করি।’ উত্তরে অতিথি বুকে হাত দিয়ে ঝুঁকে বলবেন, ‘শিবোকা’, অর্থাৎ, ‘আমি জেনে নিশ্চিন্ত হলাম যে আমি তোমার কাছে গ্রহণযোগ্য ও আদরণীয়।’ 


সংস্কৃতি হল সভ্যতার চিহ্ন, তার নানা দিককে এক কথায় ব্যাখ্যা করা অসম্ভব। সভ্যতা ও সংস্কৃতির মাপকাঠিতে চিরস্থায়ী বা ধ্রুবক বলে কিছু হয় না। নিয়ম মানুষের জন্য, মানুষ নিয়মের জন্য নয়। তাই বর্তমান করোনাভাইরাস পীড়িত বিশ্ব সংক্রমণের আতঙ্কে বহুলপ্রচলিত করমর্দনের রীতি বাতিল করে দিয়ে হয়তো নিয়ে আসবে আর-এক নতুন রীতি। কিন্তু যে রীতিই আসুক, মানুষ মানুষের সার্বিক কল্যাণের লক্ষ্যে, পারস্পরিক সম্প্রীতি ও সহযোগিতার লক্ষ্যে এগিয়ে যাবে, এটাই কাম্য। নিরাপত্তার খাতিরেই আপাতত বিচ্ছিন্ন থাকতে হবে একে অপরের থেকে। কিন্তু খেয়াল রাখতে হবে, বিচ্ছিন্নতা যেন কোনও ভাবে শরীরের সীমা অতিক্রম করে 
মনে গিয়ে না পৌঁছায়।  সূত্র: আনন্দবাজার।

বিডি-প্রতিদিন/সালাহ উদ্দীন

এই বিভাগের আরও খবর
কন্যাদের জয়ে গৌরবে উচ্ছ্বসিত পাহাড়বাসী
কন্যাদের জয়ে গৌরবে উচ্ছ্বসিত পাহাড়বাসী
নিষেধাজ্ঞা প্রত্যাহারের প্রথমদিনে পর্যটক শূন্য রাঙামাটি
নিষেধাজ্ঞা প্রত্যাহারের প্রথমদিনে পর্যটক শূন্য রাঙামাটি
বগুড়ার বিখ্যাত কুমড়ো বড়ি যাচ্ছে বিদেশেও
বগুড়ার বিখ্যাত কুমড়ো বড়ি যাচ্ছে বিদেশেও
মুরগির চেয়ে দাম বেশি পিঁপড়ার ডিমের, কেজি ২৫শ’
মুরগির চেয়ে দাম বেশি পিঁপড়ার ডিমের, কেজি ২৫শ’
ব্রহ্মপুত্র নদে ঐতিহ্যের নৌকাবাইচ, দর্শনার্থীদের ঢল
ব্রহ্মপুত্র নদে ঐতিহ্যের নৌকাবাইচ, দর্শনার্থীদের ঢল
শিকারের আদি কৌশল ধরে রাখতে তীর-ধনুক প্রতিযোগিতা
শিকারের আদি কৌশল ধরে রাখতে তীর-ধনুক প্রতিযোগিতা
বুড়ির বাঁধে মাছ ধরার উৎসব, মানুষের ঢল
বুড়ির বাঁধে মাছ ধরার উৎসব, মানুষের ঢল
বন্ধুদের সান্নিধ্য পেতে স্মৃতির আঙিনায় ফেরা
বন্ধুদের সান্নিধ্য পেতে স্মৃতির আঙিনায় ফেরা
পূজার ছুটিতে কুয়াকাটায় উপচে পড়া ভিড়
পূজার ছুটিতে কুয়াকাটায় উপচে পড়া ভিড়
৫০ কেজি ধানে দুর্গা প্রতিমা
৫০ কেজি ধানে দুর্গা প্রতিমা
জিআই পণ্যের স্বীকৃতি পেল ব্রাহ্মণবাড়িয়ার ছানামুখী
জিআই পণ্যের স্বীকৃতি পেল ব্রাহ্মণবাড়িয়ার ছানামুখী
সফল উদ্যোক্তা চৌদ্দ বছরের কিশোর সুরুজ বিশ্বাস
সফল উদ্যোক্তা চৌদ্দ বছরের কিশোর সুরুজ বিশ্বাস
সর্বশেষ খবর
নোয়াখালীতে খালে পড়ে শিশুর মৃত্যু
নোয়াখালীতে খালে পড়ে শিশুর মৃত্যু

২ সেকেন্ড আগে | দেশগ্রাম

কর্ণফুলী নদীর অবৈধ স্থাপনা উচ্ছেদে সাত দিনের আল্টিমেটাম
কর্ণফুলী নদীর অবৈধ স্থাপনা উচ্ছেদে সাত দিনের আল্টিমেটাম

৫৫ সেকেন্ড আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

জিপিএ-৫ প্রাপ্ত কৃতি সন্তানদের সংবর্ধনা দিলো আবুল খায়ের গ্রুপ
জিপিএ-৫ প্রাপ্ত কৃতি সন্তানদের সংবর্ধনা দিলো আবুল খায়ের গ্রুপ

১ মিনিট আগে | কর্পোরেট কর্নার

খাগড়াছড়ি কারাগার থেকে দুই হাজতির পলায়ন, গ্রেপ্তার ১
খাগড়াছড়ি কারাগার থেকে দুই হাজতির পলায়ন, গ্রেপ্তার ১

৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সাড়ে ১০ হাজার কোটি টাকা আত্মসাৎ: এস আলমসহ ৬৭ জনের নামে মামলা
সাড়ে ১০ হাজার কোটি টাকা আত্মসাৎ: এস আলমসহ ৬৭ জনের নামে মামলা

৭ মিনিট আগে | অর্থনীতি

গাজীপুরে পুলিশ ফাঁড়ির উদ্বোধন
গাজীপুরে পুলিশ ফাঁড়ির উদ্বোধন

৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ধানের শীষে ভোট দিন, এলাকার উন্নয়নের দায়িত্ব আমার : মীর হেলাল
ধানের শীষে ভোট দিন, এলাকার উন্নয়নের দায়িত্ব আমার : মীর হেলাল

১৬ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

১২০০ কোটি টাকা পাচারে সালমানসহ ২৮ জনের বিরুদ্ধে ১৭ মামলা
১২০০ কোটি টাকা পাচারে সালমানসহ ২৮ জনের বিরুদ্ধে ১৭ মামলা

২৩ মিনিট আগে | জাতীয়

ইউনাইটেড ফাইন্যান্স পেল বাংলাদেশ ফিনটেক অ্যাওয়ার্ড
ইউনাইটেড ফাইন্যান্স পেল বাংলাদেশ ফিনটেক অ্যাওয়ার্ড

২৫ মিনিট আগে | কর্পোরেট কর্নার

আলী আমজদের ঘড়ির সামনে টেস্ট সিরিজের ট্রফি উন্মোচন
আলী আমজদের ঘড়ির সামনে টেস্ট সিরিজের ট্রফি উন্মোচন

২৬ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

প্রাথমিক বিদ্যালয়ের শিক্ষকদের যৌক্তিক দাবি মেনে নেওয়ার আহ্বান বাংলাদেশ খেলাফত মজলিসের
প্রাথমিক বিদ্যালয়ের শিক্ষকদের যৌক্তিক দাবি মেনে নেওয়ার আহ্বান বাংলাদেশ খেলাফত মজলিসের

২৭ মিনিট আগে | রাজনীতি

শিবচরে জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবস উপলক্ষে আলোচনা সভা
শিবচরে জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবস উপলক্ষে আলোচনা সভা

৩২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ষড়যন্ত্র ব্যর্থ হবে, নির্বাচন হবেই : গয়েশ্বর
ষড়যন্ত্র ব্যর্থ হবে, নির্বাচন হবেই : গয়েশ্বর

৩২ মিনিট আগে | রাজনীতি

সবজি বাজার থেকে সিংড়া থানা আওয়ামী লীগের সভাপতির গ্রেফতার
সবজি বাজার থেকে সিংড়া থানা আওয়ামী লীগের সভাপতির গ্রেফতার

৩৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

গাইবান্ধায় আওয়ামী লীগ ও ছাত্রলীগের ৩ নেতা গ্রেফতার
গাইবান্ধায় আওয়ামী লীগ ও ছাত্রলীগের ৩ নেতা গ্রেফতার

৩৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ট্রাইব্যুনালের কর্মকাণ্ডে ক্ষুব্ধ আবু সাঈদ হত্যা মামলার সাক্ষী
ট্রাইব্যুনালের কর্মকাণ্ডে ক্ষুব্ধ আবু সাঈদ হত্যা মামলার সাক্ষী

৪২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নির্বাচন যত ঘনিয়ে আসছে, ষড়যন্ত্রও তত বাড়ছে: দুলু
নির্বাচন যত ঘনিয়ে আসছে, ষড়যন্ত্রও তত বাড়ছে: দুলু

৪৯ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

নেপাল–ভারত ম্যাচ খেলতে কাল দুপুরে আসছেন হামজা
নেপাল–ভারত ম্যাচ খেলতে কাল দুপুরে আসছেন হামজা

৪৯ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

দ্বৈত-নাগরিক প্রবাসীদের প্রার্থিতা নিয়ে লুকোচুরি ও ঝুঁকি
দ্বৈত-নাগরিক প্রবাসীদের প্রার্থিতা নিয়ে লুকোচুরি ও ঝুঁকি

৫০ মিনিট আগে | মুক্তমঞ্চ

রাজধানীতে ৬ লাখ টাকার জাল নোটসহ গ্রেফতার দুই
রাজধানীতে ৬ লাখ টাকার জাল নোটসহ গ্রেফতার দুই

৫২ মিনিট আগে | নগর জীবন

সিরাজগঞ্জে ধানের শীষের প্রচারণায় মহিলা সমাবেশ
সিরাজগঞ্জে ধানের শীষের প্রচারণায় মহিলা সমাবেশ

৫৭ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

‘১৩ নভেম্বর আওয়ামী লীগ মাঠে নামলে জনগণ প্রতিশোধ নেবে’
‘১৩ নভেম্বর আওয়ামী লীগ মাঠে নামলে জনগণ প্রতিশোধ নেবে’

৫৮ মিনিট আগে | জাতীয়

ধানের শীষে ভোট চেয়ে বরিশালে রিকশার‍্যালি
ধানের শীষে ভোট চেয়ে বরিশালে রিকশার‍্যালি

৫৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নারীর ঝুলন্ত লাশ উদ্ধার
নারীর ঝুলন্ত লাশ উদ্ধার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নেতা-কর্মী গ্রেফতার ও বন্দর ইজারার প্রতিবাদে বাম জোটের বিক্ষোভ
নেতা-কর্মী গ্রেফতার ও বন্দর ইজারার প্রতিবাদে বাম জোটের বিক্ষোভ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চার কর্মকর্তাকে ওএসডি করল বিসিবি
চার কর্মকর্তাকে ওএসডি করল বিসিবি

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নির্বাচনের মাধ্যমে দেশে গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠিত হবে: ইসরাফিল খসরু
নির্বাচনের মাধ্যমে দেশে গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠিত হবে: ইসরাফিল খসরু

১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

শ্রীপুরে পৌর বিএনপির উদ্যোগে জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবস পালিত
শ্রীপুরে পৌর বিএনপির উদ্যোগে জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবস পালিত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সোনারগাঁয়ে স্কুলের মালামাল বিক্রির অভিযোগ
সোনারগাঁয়ে স্কুলের মালামাল বিক্রির অভিযোগ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

একা দাঁড়িয়ে ৪০ মিটার ব্রিজ, নেই এপ্রোচ সড়ক
একা দাঁড়িয়ে ৪০ মিটার ব্রিজ, নেই এপ্রোচ সড়ক

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
অবশেষে মুখ খুললেন রাশমিকা, জানালেন কেন বিয়ে করছেন বিজয়কে
অবশেষে মুখ খুললেন রাশমিকা, জানালেন কেন বিয়ে করছেন বিজয়কে

২৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

জামায়াতের সঙ্গে কোনো ঐক্য হবে না: হেফাজত আমির
জামায়াতের সঙ্গে কোনো ঐক্য হবে না: হেফাজত আমির

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

তারেকের উদ্দেশে ইসি সচিব : ‘৫২২ ঘণ্টা হলেও কিছু করার নেই’
তারেকের উদ্দেশে ইসি সচিব : ‘৫২২ ঘণ্টা হলেও কিছু করার নেই’

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পে-কমিশনের সিদ্ধান্ত নেবে আগামী সরকার : অর্থ উপদেষ্টা
পে-কমিশনের সিদ্ধান্ত নেবে আগামী সরকার : অর্থ উপদেষ্টা

৬ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ঢাকা জেলার নতুন ডিসি শফিউল আলম
ঢাকা জেলার নতুন ডিসি শফিউল আলম

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঢাকা-১৭ আসনে লড়বেন শহিদ জহির রায়হানের ছেলে, যা বললেন মা সুচন্দা
ঢাকা-১৭ আসনে লড়বেন শহিদ জহির রায়হানের ছেলে, যা বললেন মা সুচন্দা

৪ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

১৫ জেলায় নতুন ডিসি, প্রজ্ঞাপন জারি
১৫ জেলায় নতুন ডিসি, প্রজ্ঞাপন জারি

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিচারের রায় ঘনিয়ে আসায় উন্মাদ হয়ে এখন নতুন ‘থিওরি’: উপদেষ্টা ফারুকী
বিচারের রায় ঘনিয়ে আসায় উন্মাদ হয়ে এখন নতুন ‘থিওরি’: উপদেষ্টা ফারুকী

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আমি আর আমার ছেলে একসঙ্গে বড় হয়েছি: শ্রাবন্তী
আমি আর আমার ছেলে একসঙ্গে বড় হয়েছি: শ্রাবন্তী

২১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

বদলে যাচ্ছে পাকিস্তান সেনাপ্রধানের পদবি!
বদলে যাচ্ছে পাকিস্তান সেনাপ্রধানের পদবি!

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঢাকা-১০ আসনের ভোটার হচ্ছেন উপদেষ্টা আসিফ মাহমুদ
ঢাকা-১০ আসনের ভোটার হচ্ছেন উপদেষ্টা আসিফ মাহমুদ

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দেশে বিএনপির হাত ধরে বারবার গণতন্ত্র এসেছে: অ্যাটর্নি জেনারেল
দেশে বিএনপির হাত ধরে বারবার গণতন্ত্র এসেছে: অ্যাটর্নি জেনারেল

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দুই উপদেষ্টার পদত্যাগ দাবিতে শহীদ মিনারে প্রাথমিকের শিক্ষকরা
দুই উপদেষ্টার পদত্যাগ দাবিতে শহীদ মিনারে প্রাথমিকের শিক্ষকরা

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সৌদি প্রো লিগে রোনালদোর নতুন ইতিহাস
সৌদি প্রো লিগে রোনালদোর নতুন ইতিহাস

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

৮ ডিসিকে যুগ্মসচিব হিসেবে পদায়ন
৮ ডিসিকে যুগ্মসচিব হিসেবে পদায়ন

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

খাদ্যকে অস্ত্র হিসেবে ব্যবহার করতে পারে, এমন দেশ থেকে আমদানিনির্ভরতা কমবে : প্রেস সচিব
খাদ্যকে অস্ত্র হিসেবে ব্যবহার করতে পারে, এমন দেশ থেকে আমদানিনির্ভরতা কমবে : প্রেস সচিব

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ওবায়দুল কাদের ও মডেল মেঘলার ফোনালাপ ফাঁস
ওবায়দুল কাদের ও মডেল মেঘলার ফোনালাপ ফাঁস

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

জাহানারা ইস্যুতে বিসিবির তিন সদস্যের তদন্ত কমিটি গঠন
জাহানারা ইস্যুতে বিসিবির তিন সদস্যের তদন্ত কমিটি গঠন

২১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মাধ্যমিক ও উচ্চমাধ্যমিক বোর্ডের জরুরি নির্দেশনা
মাধ্যমিক ও উচ্চমাধ্যমিক বোর্ডের জরুরি নির্দেশনা

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গিয়াসউদ্দিনকে মিষ্টিমুখ করালেন বিএনপির মনোনীত প্রার্থী আজহারুল
গিয়াসউদ্দিনকে মিষ্টিমুখ করালেন বিএনপির মনোনীত প্রার্থী আজহারুল

২৩ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

কর্মবিরতিতে প্রাথমিক বিদ্যালয়ের শিক্ষকরা
কর্মবিরতিতে প্রাথমিক বিদ্যালয়ের শিক্ষকরা

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিবিসি শতভাগ ‘ভুয়া সংবাদমাধ্যম’:  ট্রাম্পের প্রেস সেক্রেটারি
বিবিসি শতভাগ ‘ভুয়া সংবাদমাধ্যম’:  ট্রাম্পের প্রেস সেক্রেটারি

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বন্দিদের মরদেহ ফেরত না আসা পর্যন্ত অভিযান চলবে: ইসরায়েলি প্রতিরক্ষামন্ত্রী
বন্দিদের মরদেহ ফেরত না আসা পর্যন্ত অভিযান চলবে: ইসরায়েলি প্রতিরক্ষামন্ত্রী

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাম্পের চোখ বন্ধ ছবি ঘিরে বিতর্ক, যা বলছে হোয়াইট হাউস
ট্রাম্পের চোখ বন্ধ ছবি ঘিরে বিতর্ক, যা বলছে হোয়াইট হাউস

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শাটডাউন : যুক্তরাষ্ট্রে এক দিনে ১৪০০ ফ্লাইট বাতিল
শাটডাউন : যুক্তরাষ্ট্রে এক দিনে ১৪০০ ফ্লাইট বাতিল

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জাতীয় দলের ৯৯ ভাগ নারী ক্রিকেটার হয়েছেন কুপ্রস্তাবের শিকার : রেশমা
জাতীয় দলের ৯৯ ভাগ নারী ক্রিকেটার হয়েছেন কুপ্রস্তাবের শিকার : রেশমা

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মরিচের গুঁড়া ছুড়ে স্বর্ণালংকার চুরির চেষ্টা নারীর, খেয়ে বসলেন ২৫ সেকেন্ডে ২০ চড়
মরিচের গুঁড়া ছুড়ে স্বর্ণালংকার চুরির চেষ্টা নারীর, খেয়ে বসলেন ২৫ সেকেন্ডে ২০ চড়

৯ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

৫ মামলায় হাইকোর্টে জামিন পেলেন আইভী
৫ মামলায় হাইকোর্টে জামিন পেলেন আইভী

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিএনপির সঙ্গে ঐক্যবদ্ধভাবে কাজ করার প্রত্যয় চব্বিশের শহীদ পরিবারের সদস্যদের
বিএনপির সঙ্গে ঐক্যবদ্ধভাবে কাজ করার প্রত্যয় চব্বিশের শহীদ পরিবারের সদস্যদের

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

উত্তরবঙ্গে জেঁকে বসেছে শীত, সর্বনিম্ন তাপমাত্রা তেঁতুলিয়ায়
উত্তরবঙ্গে জেঁকে বসেছে শীত, সর্বনিম্ন তাপমাত্রা তেঁতুলিয়ায়

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
১৫ নভেম্বর থেকে নতুন পোশাকে পুলিশ
১৫ নভেম্বর থেকে নতুন পোশাকে পুলিশ

প্রথম পৃষ্ঠা

ব্যাংক কর্মকর্তা থেকে ব্যাংক লুটেরা
ব্যাংক কর্মকর্তা থেকে ব্যাংক লুটেরা

প্রথম পৃষ্ঠা

মঞ্জুর বিরুদ্ধে এবার রুমানার অভিযোগ
মঞ্জুর বিরুদ্ধে এবার রুমানার অভিযোগ

মাঠে ময়দানে

ফের সংকট চরমে
ফের সংকট চরমে

প্রথম পৃষ্ঠা

সাঁড়াশি অভিযানে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী
সাঁড়াশি অভিযানে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

সেনাবাহিনীই শেষ ভরসা
সেনাবাহিনীই শেষ ভরসা

প্রথম পৃষ্ঠা

জেলে বসেই হত্যার নির্দেশ
জেলে বসেই হত্যার নির্দেশ

পেছনের পৃষ্ঠা

সহিহ আকিদার দলগুলো ঐক্যবদ্ধ হলে সর্বোত্তম
সহিহ আকিদার দলগুলো ঐক্যবদ্ধ হলে সর্বোত্তম

প্রথম পৃষ্ঠা

যুক্তরাষ্ট্রে আটকাবস্থা থেকে মুক্তি বাংলাদেশি মাসুমা খানের
যুক্তরাষ্ট্রে আটকাবস্থা থেকে মুক্তি বাংলাদেশি মাসুমা খানের

পেছনের পৃষ্ঠা

স্ত্রী-সন্তানদের নিয়ে বরিশালে বিক্ষোভ
স্ত্রী-সন্তানদের নিয়ে বরিশালে বিক্ষোভ

পেছনের পৃষ্ঠা

অবশেষে চালু টিটিপাড়া ছয় লেন আন্ডারপাস
অবশেষে চালু টিটিপাড়া ছয় লেন আন্ডারপাস

পেছনের পৃষ্ঠা

ডিসেম্বরের প্রথমার্ধেই হতে হবে তফসিল
ডিসেম্বরের প্রথমার্ধেই হতে হবে তফসিল

প্রথম পৃষ্ঠা

এনসিপিতে  নির্বাচনি হাওয়া আসছে চমক
এনসিপিতে নির্বাচনি হাওয়া আসছে চমক

প্রথম পৃষ্ঠা

যুক্তরাষ্ট্রের আটলান্টিক সিটির কাউন্সিলর বাংলাদেশি সোহেল
যুক্তরাষ্ট্রের আটলান্টিক সিটির কাউন্সিলর বাংলাদেশি সোহেল

পেছনের পৃষ্ঠা

বাংলাদেশের সঙ্গে উত্তেজনা চায় না ভারত
বাংলাদেশের সঙ্গে উত্তেজনা চায় না ভারত

প্রথম পৃষ্ঠা

লাইনচ্যুত বগি রেখে চলে গেল ট্রেন
লাইনচ্যুত বগি রেখে চলে গেল ট্রেন

পেছনের পৃষ্ঠা

আন্তর্জাতিক ক্রিকেটে প্রথম বাবা-ছেলে
আন্তর্জাতিক ক্রিকেটে প্রথম বাবা-ছেলে

মাঠে ময়দানে

রপ্তানি ধরে রাখতে আসছে লজিস্টিক সুবিধা
রপ্তানি ধরে রাখতে আসছে লজিস্টিক সুবিধা

পেছনের পৃষ্ঠা

রয়্যাল চ্যাম্পসের অধিনায়ক
রয়্যাল চ্যাম্পসের অধিনায়ক

মাঠে ময়দানে

নির্বাচন নিয়ে কথা বললেন না আসিফ নজরুল
নির্বাচন নিয়ে কথা বললেন না আসিফ নজরুল

পেছনের পৃষ্ঠা

নারীর ক্ষমতায়ন প্রশ্নে দলগুলো প্রতিশ্রুতি ভঙ্গ করেছে
নারীর ক্ষমতায়ন প্রশ্নে দলগুলো প্রতিশ্রুতি ভঙ্গ করেছে

পেছনের পৃষ্ঠা

দ্রুততম হাজার রানের রেকর্ড
দ্রুততম হাজার রানের রেকর্ড

মাঠে ময়দানে

বিশৃঙ্খলার চেষ্টা করলে জনগণই প্রতিরোধ করবে
বিশৃঙ্খলার চেষ্টা করলে জনগণই প্রতিরোধ করবে

পেছনের পৃষ্ঠা

শিক্ষকদের ওপর পুলিশের লাঠিচার্জ জলকামান
শিক্ষকদের ওপর পুলিশের লাঠিচার্জ জলকামান

পেছনের পৃষ্ঠা

মুশফিকের ঐতিহাসিক টেস্ট সিরিজ
মুশফিকের ঐতিহাসিক টেস্ট সিরিজ

মাঠে ময়দানে

অনশনের ১০০ ঘণ্টা পূর্ণ, নিবন্ধন ছাড়া উঠবেন না তারেক
অনশনের ১০০ ঘণ্টা পূর্ণ, নিবন্ধন ছাড়া উঠবেন না তারেক

পেছনের পৃষ্ঠা

নির্বাচনের পথে বাংলাদেশ
নির্বাচনের পথে বাংলাদেশ

সম্পাদকীয়

চট্টগ্রাম বন্দর বিদেশিদের হাতে দেওয়া যাবে না
চট্টগ্রাম বন্দর বিদেশিদের হাতে দেওয়া যাবে না

পেছনের পৃষ্ঠা

বৈষম্যবিরোধী আইনের অঙ্গীকার প্রয়োজন
বৈষম্যবিরোধী আইনের অঙ্গীকার প্রয়োজন

প্রথম পৃষ্ঠা