শিরোনাম
প্রকাশ: ১১:৪০, মঙ্গলবার, ০১ আগস্ট, ২০২৩ আপডেট:

আসছে মাইন্ড রিডিং যন্ত্র, নিয়ন্ত্রণে রাখা যাবে তো?

অনলাইন ডেস্ক
অনলাইন ভার্সন
আসছে মাইন্ড রিডিং যন্ত্র, নিয়ন্ত্রণে রাখা যাবে তো?

বিজ্ঞান ও প্রযুক্তিও কল্যাণে এখন এমন কিছু প্রযুক্তি বাজারে আসছে যেগুলো অন্যের মানসিক অবস্থা বুঝতে সাহায্য করে। কিন্তু এ বিষয়টি  প্রস্তৃতকারীদের একটি কঠিন প্রশ্নের মুখে ফেলেছে। যারা গোপনীয়তা রক্ষায় মাইন্ড রিডিং যন্ত্র নিয়ন্ত্রণে কৌশল নির্ণয়ে কাজ করছেন। 

প্যারিসে গত ১৩ জুলাই  ইউনেস্কো আয়োজিত এক সভায় এই বিষয় নিয়েই আলোচনা করেন স্নায়ুবিজ্ঞানী, নীতিবিদ ও বিভিন্নে দেশের মন্ত্রীরা। মাইন্ড রিডিংয়ের মতো নিউরোপ্রযুক্তি পরিচালনায় পরবর্তী পদক্ষেপ নিয়ে তারা কথা বলেন। এটি এমন প্রযুক্তি যা সরাসরি মস্তিষ্কের সাথে যুক্ত থেকে এর কার্যকলাপ পর্যবেক্ষণ বা পরিবর্তন করতে পারে।

বৈঠকে ইউনেস্কোর সামাজিক ও মানব বিজ্ঞানের সহকারী মহাপরিচালক গ্যাব্রিয়েলা রামোস বলেন, নিউরোটেকনোলজি নিয়ন্ত্রণের বিষয়টি ‘কোনো প্রযুক্তিগত আলোচনা নয়, এটি একটি সামাজিক আলোচনা, এটি একটি আইনি বিষয়।’

নিউরোটেকনোলজির অগ্রগতির মধ্যে রয়েছে নিউরোইমেজিং কৌশল, যা মানুষের চিন্তার বিষয়বস্তুকে ডিকোড করতে পারে। এছাড়া আছে, ব্রেইন-কম্পিউটার ইন্টারফেস (বিসিআই)। এই প্রযুক্তিতে মস্তিষ্ক যা হাতে লেখতে চায় সেগুলোকে টেক্সটে রূপান্তর করতে পারে। এই প্রযুক্তি এখনো পরীক্ষা-নিরীক্ষার মধ্যে আছে। 

এসব প্রযুক্তি দ্রুত বিকশিত হচ্ছে। বৈঠকে প্রকাশিত নিউরোটেকনোলজির উপর ইউনেস্কোর সর্বশেষ প্রতিবেদনে দেখানো হয় যে, বিশ্বব্যাপী, ২০১৫ এবং ২০২০ সালের মধ্যে প্রতিবছর দাখিল করা নিউরোটেকনোলজি-সম্পর্কিত পেটেন্টের সংখ্যা দ্বিগুণ হয়েছে। ২০১০ এবং ২০২০ সালের মধ্যে এ খাতে  বিনিয়োগ ২২ গুণ বেড়েছে। প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, নিউরোটেকনোলজি এখন ৩৩ বিলিয়ন মার্কিন ডলারের শিল্প।

ডিভাইসের ঘাটতি

বৈঠকে উত্তর ক্যারোলিনার ডারহামের ডিউক ইউনিভার্সিটির নীতিবিদ নীতা ফারাহানি বলেন, কোনো ব্যক্তির প্রোফাইলিংয়ের জন্য নিউরোটেকনোলজি ব্যবহার করার সম্ভাবনা এবং মানুষের চিন্তাভাবনা এবং আচরণকে প্রভাবিত করতে পারে- এমন ক্ষেত্রে নিয়ন্ত্রণের প্রয়োজন। মস্তিস্কের অবস্থা পর্যবেক্ষণ করা ডিভাইসগুলো ডিজিটাল বিশ্বে এমন এক শক্তিশালী সংযোজন হবে যেখানে ইতোমধ্যে কর্পোরেট ও রাজনীতিকরা নিজেদের ফায়দার জন্যে ব্যক্তিগত তথ্য ব্যবহার করছে। 

ফারাহানি বলেন, গবেষণা সীমাবদ্ধ না করে নিউরোটেকনোলজির সম্ভাব্য ক্ষতির বিরুদ্ধে সুরক্ষা দেয় এমন প্রবিধান তৈরি করার চ্যালেঞ্জের মুখোমুখি নীতিনির্ধারকরা । চিকিৎসা এবং ভোক্তা পণ্যও স্বতন্ত্র চ্যালেঞ্জ নিয়ে আসছে। 

চিকিৎসকায় ব্যবহৃত এধরনের পণ্যগুলো মূলত ওষুধ এবং চিকিৎসা ডিভাইসের বিদ্যমান নীতি দ্বারা নিয়ন্ত্রিত হয়। উদাহরণস্বরূপ, মৃগীরোগে আক্রান্ত ব্যক্তিদের মস্তিষ্কের কার্যকলাপ নিরীক্ষণ এবং সম্ভাব্য খিঁচুনি দমন করার জন্য তাদের মস্তিষ্ককে ব্যবহার করতে একটি ডিভাইস এখন ব্যবহার হয়। আরো উন্নত ডিভাইস আছে, যেমন বিসিআই। এটি ব্যবহারের মাধ্যমে পক্ষাঘাতগ্রস্ত ব্যক্তিরা শুধুমাত্র তাদের চিন্তার মাধ্যমেই বিভিন্ন বাহ্যিক ডিভাইস নিয়ন্ত্রণ করতে পারে। এ প্রযুক্তি এখনো পরীক্ষার মধ্যে আছে। 

তবে বাণিজ্যিক ডিভাইসগুলি নীতিবিদদের বেশি চিন্তায় ফেলছে। স্টার্ট-আপ থেকে শুরু করে টেক জায়ান্ট পর্যন্ত কোম্পানিগুলো হেডসেট, ইয়ারবাড এবং রিস্টব্যান্ডের মতো পরিধানযোগ্য বহুল ব্যবহৃত ডিভাইস তৈরি করছে, যেগুলো মস্তিষ্কের কার্যকলাপ রেকর্ড করতে সক্ষম। এবং ডিভাইস নির্মাতারা এসব তথ্য পেয়ে যাবে।  

এই ক্ষেত্রের তথ্যের গোপনীয়তা একটি মূল সমস্যা। নিউ ইয়র্ক সিটির কলাম্বিয়া বিশ্ববিদ্যালয়ের স্নায়ুবিজ্ঞানী রাফায়েল ইউস্টে বৈঠকে বলেন, নিউরোরাইটস ফাউন্ডেশনের একটি অপ্রকাশিত বিশ্লেষণে দেখা গেছে, নিউরোটেকনোলজি সেবা দেওয়া ১৮টি কোম্পানিতে শর্তাবলীর মধ্যে একটি হল, ভোক্তার মস্তিষ্কের তথ্যের মালিকানা কোম্পানিগুলোর হাতে থাকবে। আর একটি ছাড়া বাকি কোম্পানিগুলো তৃতীয় পক্ষের কাছে সে তথ্য প্রকাশ করার অধিকার রাখে। রাফায়েল বলেন, আমি এ বিষয়টিকে বলব একধরনের লুণ্ঠন। এটি নিয়ন্ত্রণের অভাবকে প্রতিফলিত করে। 

ফারহানি বলেন, বাণিজ্যিক ডিভাইসগুলোকে নিয়ন্ত্রণ করা প্রয়োজন। এসব পণ্যের সম্ভাব্য বাজার অনেক বড় এবং কোম্পানিগুলো শিগগিরিই মানুষের মস্তিষ্কের তথ্য থেকে মুনাফা করার চেষ্টা করতে পারে। 
 
নিউরোরাইটের গুরুত্ব

বৈঠকে আরো একটি বিষয় নিয়ে আলোচনা হয়। তা হল- কীভাবে স্নায়বিক কার্যকলাপ সংরক্ষণ এবং প্রভাবিত করার ক্ষমতা বিদ্যমান মানবাধিকারকে চ্যালেঞ্জ করে। কিছু বক্তা যুক্তি দিয়েছেন যে, এই উদ্ভাবন বিদ্যমান মানবাধিকার -যেমন গোপনীয়তার অধিকার- রক্ষা করে। অন্যরা মনে করে পরিবর্তন প্রয়োজন।

দুজন গবেষক 'নিউরোরাইটস'-এর ধারণা নিয়ে আলোচনা করেছেন। যে অধিকার পরবর্তীতে তৃতীয় পক্ষের তথ্যপ্রাপ্তী এবং একজন ব্যক্তির স্নায়ু কার্যকলাপকে প্রভাবিত করতে সক্ষম হওয়া থেকে রক্ষা করবে।

জার্মানির মিউনিখের টেকনিক্যাল ইউনিভার্সিটির দার্শনিক মার্সেলো ইয়েনকা বৈঠকে বলেন, নিউরোরাইটস নেতিবাচক এবং ইতিবাচক দুই ধরনের অধিকারই হতে পারে। উদাহরণস্বরূপ, সম্মতি ছাড়াই মস্তিষ্কের তথ্য সংগ্রহ করা হবে নেতিবাচক। আবার মানুষের মূল্যবান চিকিৎসা প্রযুক্তিতে ন্যায়সঙ্গতভাবে প্রবেশ করার ক্ষমতা হবে ইতিবাচক।

রাফায়েল এবং তার সহকর্মীরা পাঁচটি প্রধান নিউরোরাইট প্রস্তাব করেছেন। সেগুলো হল- মানসিক গোপনীয়তার অধিকার; ব্যক্তিত্ব-পরিবর্তনকারী প্রভাবকের বিরুদ্ধে সুরক্ষা; ইচ্ছা এবং সিদ্ধান্ত গ্রহণে স্বাধীনতার সুরক্ষা; মানসিক বিকাশের ন্যায্য অনুপ্রবেশ; এবং অ্যালগরিদমের পক্ষপাত থেকে সুরক্ষা, যা নিউরোটেকনোলজির কেন্দ্রবিন্দু।

সুনির্দিষ্ট পরিবর্তন

চিলি, স্পেন, স্লোভেনিয়া এবং সৌদি আরবসহ কয়েকটি দেশ এ সংক্রান্ত নীতি তৈরি করা শুরু করেছে। প্রতিনিধিরা তাদের দেশের কাজ নিয়ে বৈঠকে আলোচনা করেছেন। চিলি তাদের মধ্যে সবচেয়ে এগিয়ে। কারণ প্রথম দেশ হিসেবে চিলি নিউরোটেকনোলজির আইনি তত্ত্বাবধানের প্রয়োজনীয়তা অনুভব করে ২০২১ সালে তাদের সংবিধানে পরিবর্তন আনে। 

চিলির বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিষয়ক আন্ডার সেক্রেটারি ক্যারোলিনা গাইনজা কর্টেস বলেন, তারা নতুন আইন তৈরি করছে এবং আইন প্রণেতারা প্রযুক্তির সুবিধা নিয়ে গবেষণার অনুমতি দেওয়ার সময় কীভাবে মানবাধিকার সংরক্ষণ করা যায় তা নিয়ে আলোচনা করছেন।

ইউনেস্কোর সদস্য দেশগুলো আগামী নভেম্বরে পরবর্তী পদক্ষেপের জন্য ভোট দেবে। কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তার জন্য যেভাবে নির্দেশিকা প্রস্তুত করেছে তেমন কিছু নিউরোটেকনোলজির ক্ষেত্রেও করা হবে কিনা সে বিষয়টি ভোটাভুটিতে চূড়ান্ত করা হবে। 

ফারাহানি বলেছেন, 'আমার আশা হল নীতিশাস্ত্রের আলোচনা থেকে আমরা বরং সুনির্দিষ্ট আইনি কাঠামোর দিকে এগিয়ে যাব। নিউরোটেকলজির ক্ষেত্রে আমরা এখনো খুব বেশি দেরি করিনি। এখনো এটি সমাজে ব্যাপক প্রচলিত হয়ে ওঠেনি। সূত্র: ন্যাচার

বিডিপ্রতিদিন/কবিরুল

ইউনেস্কোর সামাজিক ও মানব বিজ্ঞানের সহকারী মহাপরিচালক গ্যাব্রিয়েলা রামোস

 

এই বিভাগের আরও খবর
কন্যাদের জয়ে গৌরবে উচ্ছ্বসিত পাহাড়বাসী
কন্যাদের জয়ে গৌরবে উচ্ছ্বসিত পাহাড়বাসী
নিষেধাজ্ঞা প্রত্যাহারের প্রথমদিনে পর্যটক শূন্য রাঙামাটি
নিষেধাজ্ঞা প্রত্যাহারের প্রথমদিনে পর্যটক শূন্য রাঙামাটি
বগুড়ার বিখ্যাত কুমড়ো বড়ি যাচ্ছে বিদেশেও
বগুড়ার বিখ্যাত কুমড়ো বড়ি যাচ্ছে বিদেশেও
মুরগির চেয়ে দাম বেশি পিঁপড়ার ডিমের, কেজি ২৫শ’
মুরগির চেয়ে দাম বেশি পিঁপড়ার ডিমের, কেজি ২৫শ’
ব্রহ্মপুত্র নদে ঐতিহ্যের নৌকাবাইচ, দর্শনার্থীদের ঢল
ব্রহ্মপুত্র নদে ঐতিহ্যের নৌকাবাইচ, দর্শনার্থীদের ঢল
শিকারের আদি কৌশল ধরে রাখতে তীর-ধনুক প্রতিযোগিতা
শিকারের আদি কৌশল ধরে রাখতে তীর-ধনুক প্রতিযোগিতা
বুড়ির বাঁধে মাছ ধরার উৎসব, মানুষের ঢল
বুড়ির বাঁধে মাছ ধরার উৎসব, মানুষের ঢল
বন্ধুদের সান্নিধ্য পেতে স্মৃতির আঙিনায় ফেরা
বন্ধুদের সান্নিধ্য পেতে স্মৃতির আঙিনায় ফেরা
পূজার ছুটিতে কুয়াকাটায় উপচে পড়া ভিড়
পূজার ছুটিতে কুয়াকাটায় উপচে পড়া ভিড়
৫০ কেজি ধানে দুর্গা প্রতিমা
৫০ কেজি ধানে দুর্গা প্রতিমা
জিআই পণ্যের স্বীকৃতি পেল ব্রাহ্মণবাড়িয়ার ছানামুখী
জিআই পণ্যের স্বীকৃতি পেল ব্রাহ্মণবাড়িয়ার ছানামুখী
সফল উদ্যোক্তা চৌদ্দ বছরের কিশোর সুরুজ বিশ্বাস
সফল উদ্যোক্তা চৌদ্দ বছরের কিশোর সুরুজ বিশ্বাস
সর্বশেষ খবর
বিদেশি ঋণ ছাড়ালো ১১২ বিলিয়ন ডলার
বিদেশি ঋণ ছাড়ালো ১১২ বিলিয়ন ডলার

১ সেকেন্ড আগে | অর্থনীতি

বাংলাদেশ-শ্রীলঙ্কা ম্যাচ দিয়ে শুরু সুপার ফোর, দেখে নিন পূর্ণাঙ্গ সূচি
বাংলাদেশ-শ্রীলঙ্কা ম্যাচ দিয়ে শুরু সুপার ফোর, দেখে নিন পূর্ণাঙ্গ সূচি

২ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

ড্রোন পরীক্ষা তদারকিতে এআই তৈরির নির্দেশ কিম জং উনের
ড্রোন পরীক্ষা তদারকিতে এআই তৈরির নির্দেশ কিম জং উনের

৪ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাম্পকে বহনকারী হেলিকপ্টারে যান্ত্রিক ত্রুটি, জরুরি অবতরণ
ট্রাম্পকে বহনকারী হেলিকপ্টারে যান্ত্রিক ত্রুটি, জরুরি অবতরণ

৭ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাশফোর্ডের জোড়া গোলে উড়ন্ত শুরু বার্সেলোনার
রাশফোর্ডের জোড়া গোলে উড়ন্ত শুরু বার্সেলোনার

২৭ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

দুই যুগ পর বেনফিকায় মরিনহো
দুই যুগ পর বেনফিকায় মরিনহো

৫২ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

ব্যাংকিং খাত কি ঝুঁকিভিত্তিক পরিদর্শনের জন্য প্রস্তুত
ব্যাংকিং খাত কি ঝুঁকিভিত্তিক পরিদর্শনের জন্য প্রস্তুত

১ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

একনজরে নবীজি (সা.)এর পূর্ণাঙ্গ জীবনী
একনজরে নবীজি (সা.)এর পূর্ণাঙ্গ জীবনী

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

৪৭তম বিসিএস প্রিলিমিনারি আজ
৪৭তম বিসিএস প্রিলিমিনারি আজ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এখনো অধরা রিজার্ভ কারসাজির হোতা কাজী সাইদুর
এখনো অধরা রিজার্ভ কারসাজির হোতা কাজী সাইদুর

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ইসলামের দৃষ্টিতে নিলামে কেনাবেচা
ইসলামের দৃষ্টিতে নিলামে কেনাবেচা

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

‘সুপার ফোরের আগে বিদায় নিতে হবে কল্পনাও করিনি’
‘সুপার ফোরের আগে বিদায় নিতে হবে কল্পনাও করিনি’

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পশ্চিম তীর-জর্ডান সীমান্তে বন্দুকধারীর হামলায় ২ ইসরায়েলি নিহত
পশ্চিম তীর-জর্ডান সীমান্তে বন্দুকধারীর হামলায় ২ ইসরায়েলি নিহত

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৯ সেপ্টেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৯ সেপ্টেম্বর)

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সৌদি আরব ও পাকিস্তানের প্রতিরক্ষা চুক্তি নিয়ে যা বলল ভারত
সৌদি আরব ও পাকিস্তানের প্রতিরক্ষা চুক্তি নিয়ে যা বলল ভারত

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

লক্ষ্মীপুরে সেনাবাহিনীর অভিযান মদসহ আটক ৩
লক্ষ্মীপুরে সেনাবাহিনীর অভিযান মদসহ আটক ৩

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গাজায় নিঃশর্ত যুদ্ধবিরতির প্রস্তাবে যুক্তরাষ্ট্রের ভেটো, এ নিয়ে ৬ বার
গাজায় নিঃশর্ত যুদ্ধবিরতির প্রস্তাবে যুক্তরাষ্ট্রের ভেটো, এ নিয়ে ৬ বার

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাশিয়ায় ৭.৮ মাত্রার ভূমিকম্প, সুনামি সতর্কতা জারি
রাশিয়ায় ৭.৮ মাত্রার ভূমিকম্প, সুনামি সতর্কতা জারি

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফরিদপুরে বিকাশ-নগদ প্রতারণা চক্রের দুই সদস্য গ্রেপ্তার
ফরিদপুরে বিকাশ-নগদ প্রতারণা চক্রের দুই সদস্য গ্রেপ্তার

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রাশিয়ার হয়ে গুপ্তচরবৃত্তি সন্দেহে ব্রিটেনে গ্রেফতার ৩
রাশিয়ার হয়ে গুপ্তচরবৃত্তি সন্দেহে ব্রিটেনে গ্রেফতার ৩

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাশিয়া থেকে এক হাজার ইউক্রেনীয় সেনার মরদেহ ফেরত পেল ইউক্রেন
রাশিয়া থেকে এক হাজার ইউক্রেনীয় সেনার মরদেহ ফেরত পেল ইউক্রেন

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিসিএস পরীক্ষার্থীদের জন্য জবির বিশেষ পরিবহন সেবা
বিসিএস পরীক্ষার্থীদের জন্য জবির বিশেষ পরিবহন সেবা

৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ঢাকার ইন্দিরা রোড থেকে গাজীপুরের আওয়ামী লীগ নেতা গ্রেফতার
ঢাকার ইন্দিরা রোড থেকে গাজীপুরের আওয়ামী লীগ নেতা গ্রেফতার

৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

যৌথ বাহিনীর অভিযানে সারা দেশে আটক ২৯ জন
যৌথ বাহিনীর অভিযানে সারা দেশে আটক ২৯ জন

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জয়ের পরই বাবার মৃত্যুর খবর পেলেন লঙ্কান ক্রিকেটার
জয়ের পরই বাবার মৃত্যুর খবর পেলেন লঙ্কান ক্রিকেটার

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বাংলাদেশ ও চীন হাতে হাত রেখে এগিয়ে যাবে : প্রধান উপদেষ্টা
বাংলাদেশ ও চীন হাতে হাত রেখে এগিয়ে যাবে : প্রধান উপদেষ্টা

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাংলাদেশকে নিয়ে শেষ চারে শ্রীলঙ্কা
বাংলাদেশকে নিয়ে শেষ চারে শ্রীলঙ্কা

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সরকারি প্রতিষ্ঠানে প্রশিক্ষণ ভাতা পুনর্নির্ধারণ
সরকারি প্রতিষ্ঠানে প্রশিক্ষণ ভাতা পুনর্নির্ধারণ

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাবিতে পোষ্য কোটা পুনর্বহাল, উপাচার্যের বাসভবন ঘেরাও
রাবিতে পোষ্য কোটা পুনর্বহাল, উপাচার্যের বাসভবন ঘেরাও

১০ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ফ্রাইলিঙ্কের রেকর্ডগড়া ফিফটিতে জিম্বাবুয়েকে হারাল নামিবিয়া
ফ্রাইলিঙ্কের রেকর্ডগড়া ফিফটিতে জিম্বাবুয়েকে হারাল নামিবিয়া

১০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সর্বাধিক পঠিত
শ্রীলঙ্কা বনাম আফগানিস্তান: ব্যাটিং-বোলিংয়ে কে এগিয়ে?
শ্রীলঙ্কা বনাম আফগানিস্তান: ব্যাটিং-বোলিংয়ে কে এগিয়ে?

১৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

স্কুল-কলেজের সভাপতির পদ নিয়ে নতুন নির্দেশনা
স্কুল-কলেজের সভাপতির পদ নিয়ে নতুন নির্দেশনা

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সৌদি-পাকিস্তান প্রতিরক্ষা চুক্তি, চিন্তিত ভারত-ইসরায়েল?
সৌদি-পাকিস্তান প্রতিরক্ষা চুক্তি, চিন্তিত ভারত-ইসরায়েল?

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আফগানিস্তান সফরে মাওলানা মামুনুল হকসহ ওলামায়ে কেরামের প্রতিনিধি দল
আফগানিস্তান সফরে মাওলানা মামুনুল হকসহ ওলামায়ে কেরামের প্রতিনিধি দল

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শ্রীলঙ্কা যত রান করলে সুপার ফোরে যাবে বাংলাদেশ
শ্রীলঙ্কা যত রান করলে সুপার ফোরে যাবে বাংলাদেশ

১০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বাংলাদেশকে নিয়ে শেষ চারে শ্রীলঙ্কা
বাংলাদেশকে নিয়ে শেষ চারে শ্রীলঙ্কা

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বিশ্ব বাঁশ দিবস আজ
বিশ্ব বাঁশ দিবস আজ

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কাতার হামলা নিয়ে মুখ খুললেন বেঁচে যাওয়া শীর্ষ হামাস নেতা হামাদ
কাতার হামলা নিয়ে মুখ খুললেন বেঁচে যাওয়া শীর্ষ হামাস নেতা হামাদ

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের জন্য সুখবর, বাড়ছে বাড়িভাড়া, চিকিৎসা ও উৎসব ভাতা
এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের জন্য সুখবর, বাড়ছে বাড়িভাড়া, চিকিৎসা ও উৎসব ভাতা

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাজকীয় অভ্যর্থনার পর ট্রাম্পের যুক্তরাজ্য সফর মোড় নিয়েছে রাজনৈতিক
রাজকীয় অভ্যর্থনার পর ট্রাম্পের যুক্তরাজ্য সফর মোড় নিয়েছে রাজনৈতিক

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারত-পাকিস্তানসহ ২৩ দেশকে ‘প্রধান মাদক পাচারকারী’ চিহ্নিত করলেন ট্রাম্প
ভারত-পাকিস্তানসহ ২৩ দেশকে ‘প্রধান মাদক পাচারকারী’ চিহ্নিত করলেন ট্রাম্প

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নির্বাচন কমিশনের হাতেই থাকছে জাতীয় পরিচয়পত্র
নির্বাচন কমিশনের হাতেই থাকছে জাতীয় পরিচয়পত্র

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিমানবন্দরের নিরাপত্তা নিশ্চিতে নতুন বাহিনী ‘এয়ার গার্ড’
বিমানবন্দরের নিরাপত্তা নিশ্চিতে নতুন বাহিনী ‘এয়ার গার্ড’

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসলামি দলগুলোর ঐক্য নিয়ে যে বার্তা দিলেন হেফাজত আমির
ইসলামি দলগুলোর ঐক্য নিয়ে যে বার্তা দিলেন হেফাজত আমির

১১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ট্রাম্পের সফর শেষে ফিলিস্তিনকে রাষ্ট্র হিসেবে স্বীকৃতি দেবে যুক্তরাজ্য
ট্রাম্পের সফর শেষে ফিলিস্তিনকে রাষ্ট্র হিসেবে স্বীকৃতি দেবে যুক্তরাজ্য

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাজেকের আহতরা চমেকে, রিংকির লাশ নিজ গ্রামে গেল এয়ার অ্যাম্বুলেন্সে
সাজেকের আহতরা চমেকে, রিংকির লাশ নিজ গ্রামে গেল এয়ার অ্যাম্বুলেন্সে

১৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

যে সকল ভারতীয়দের ভিসা দেবে না যুক্তরাষ্ট্র
যে সকল ভারতীয়দের ভিসা দেবে না যুক্তরাষ্ট্র

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাবেক ভূমিমন্ত্রী সাইফুজ্জামান ও স্ত্রীর বিরুদ্ধের ‘রেড নোটিশ’ জারির আবেদন
সাবেক ভূমিমন্ত্রী সাইফুজ্জামান ও স্ত্রীর বিরুদ্ধের ‘রেড নোটিশ’ জারির আবেদন

১৭ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

দুই মাসের মধ্যে ট্রাম্পের ২৫ শতাংশ জরিমানা শুল্ক থেকে মুক্তির আশা ভারতের
দুই মাসের মধ্যে ট্রাম্পের ২৫ শতাংশ জরিমানা শুল্ক থেকে মুক্তির আশা ভারতের

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজা নিয়ে নিরাপত্তা পরিষদের ভোট, চাপের মুখে যুক্তরাষ্ট্র
গাজা নিয়ে নিরাপত্তা পরিষদের ভোট, চাপের মুখে যুক্তরাষ্ট্র

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাত কলেজ শিক্ষার্থীদের কঠোর আন্দোলনের হুঁশিয়ারি
সাত কলেজ শিক্ষার্থীদের কঠোর আন্দোলনের হুঁশিয়ারি

১৮ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

নির্বাচনে ভোটারের আস্থা নিশ্চিত করা আমাদের অন্যতম দায়িত্ব : তারেক রহমান
নির্বাচনে ভোটারের আস্থা নিশ্চিত করা আমাদের অন্যতম দায়িত্ব : তারেক রহমান

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নেপালকে ৪ গোলে উড়িয়ে দিল বাংলাদেশ
নেপালকে ৪ গোলে উড়িয়ে দিল বাংলাদেশ

১১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

যুক্তরাষ্ট্রে দ্বীপে চীনের ‘গুয়াম কিলার’ আতঙ্ক
যুক্তরাষ্ট্রে দ্বীপে চীনের ‘গুয়াম কিলার’ আতঙ্ক

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দূরন্ত গতিতে পৃথিবী থেকে দূরে সরছে চাঁদ
দূরন্ত গতিতে পৃথিবী থেকে দূরে সরছে চাঁদ

১৯ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

পাকা ফল থেকেই বিয়ারের সমান অ্যালকোহল খাচ্ছে শিম্পাঞ্জিরা: গবেষণা
পাকা ফল থেকেই বিয়ারের সমান অ্যালকোহল খাচ্ছে শিম্পাঞ্জিরা: গবেষণা

১৯ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

জয়ের পরই বাবার মৃত্যুর খবর পেলেন লঙ্কান ক্রিকেটার
জয়ের পরই বাবার মৃত্যুর খবর পেলেন লঙ্কান ক্রিকেটার

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সরকারি প্রতিষ্ঠানে প্রশিক্ষণ ভাতা পুনর্নির্ধারণ
সরকারি প্রতিষ্ঠানে প্রশিক্ষণ ভাতা পুনর্নির্ধারণ

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাবেক ভূমিমন্ত্রীর অর্থপাচারের দুই ‘মাস্টারমাইন্ড’ গ্রেফতার
সাবেক ভূমিমন্ত্রীর অর্থপাচারের দুই ‘মাস্টারমাইন্ড’ গ্রেফতার

১৭ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ফিলিস্তিনপন্থী নেতা মাহমুদ খলিলকে আলজেরিয়া অথবা সিরিয়াতে প্রত্যাবর্তনের নির্দেশ
ফিলিস্তিনপন্থী নেতা মাহমুদ খলিলকে আলজেরিয়া অথবা সিরিয়াতে প্রত্যাবর্তনের নির্দেশ

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
কুমিল্লায় মাইকিং করে মাজারে হামলা আগুন
কুমিল্লায় মাইকিং করে মাজারে হামলা আগুন

পেছনের পৃষ্ঠা

চার মাসের কর্মসূচি নিচ্ছে বিএনপি
চার মাসের কর্মসূচি নিচ্ছে বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

ভ্রান্ত বিশ্বাসীদের সঙ্গে নির্বাচনে জোট নয়
ভ্রান্ত বিশ্বাসীদের সঙ্গে নির্বাচনে জোট নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

অভিন্ন দাবিতে সাত ইসলামি দলের বিক্ষোভ সমাবেশ
অভিন্ন দাবিতে সাত ইসলামি দলের বিক্ষোভ সমাবেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

বিএনপির প্রার্থী হতে চান তিন নেতা, অন্যদের একক
বিএনপির প্রার্থী হতে চান তিন নেতা, অন্যদের একক

নগর জীবন

নির্ধারিত রুটে ১৫ শতাংশ ছাড় ঘোষণা বিমানের
নির্ধারিত রুটে ১৫ শতাংশ ছাড় ঘোষণা বিমানের

পেছনের পৃষ্ঠা

বিএনপির তিন মনোনয়নপ্রত্যাশী অন্যদের একক প্রার্থী
বিএনপির তিন মনোনয়নপ্রত্যাশী অন্যদের একক প্রার্থী

নগর জীবন

এক যুগ পর সেই ফেলানীর ভাইকে চাকরি দিল বিজিবি
এক যুগ পর সেই ফেলানীর ভাইকে চাকরি দিল বিজিবি

পেছনের পৃষ্ঠা

দূর হোক জঞ্জাল, স্বস্তি ফিরুক
দূর হোক জঞ্জাল, স্বস্তি ফিরুক

সম্পাদকীয়

গাজা ছাড়ছে সাধারণ মানুষ
গাজা ছাড়ছে সাধারণ মানুষ

প্রথম পৃষ্ঠা

বৃক্ষের পরিচয় তার ফলে
বৃক্ষের পরিচয় তার ফলে

সম্পাদকীয়

সীমানা নিয়ে আদালতের দিকে তাকিয়ে ইসি
সীমানা নিয়ে আদালতের দিকে তাকিয়ে ইসি

পেছনের পৃষ্ঠা

ইইউ প্রতিনিধিদল সন্তুষ্ট মানবাধিকার পরিস্থিতি নিয়ে
ইইউ প্রতিনিধিদল সন্তুষ্ট মানবাধিকার পরিস্থিতি নিয়ে

পেছনের পৃষ্ঠা

সিলেটে ঠিকানায় ফিরছে হকার
সিলেটে ঠিকানায় ফিরছে হকার

নগর জীবন

কিংসের দ্বিতীয় না মোহামেডানের প্রথম
কিংসের দ্বিতীয় না মোহামেডানের প্রথম

মাঠে ময়দানে

কবরস্থানে নবজাতক  বন্ধ হাসপাতালের কার্যক্রম
কবরস্থানে নবজাতক বন্ধ হাসপাতালের কার্যক্রম

দেশগ্রাম

আধিপত্য বিস্তারের সংঘর্ষে বিএনপি কর্মী নিহত
আধিপত্য বিস্তারের সংঘর্ষে বিএনপি কর্মী নিহত

পেছনের পৃষ্ঠা

ইভ্যালির রাসেল শামীমার তিন বছরের কারাদণ্ড
ইভ্যালির রাসেল শামীমার তিন বছরের কারাদণ্ড

নগর জীবন

বিএনপি রাজনীতিতে স্থিতিশীলতা চায়
বিএনপি রাজনীতিতে স্থিতিশীলতা চায়

নগর জীবন

জমি বিরোধে হাতুড়ি নিয়ে হামলা
জমি বিরোধে হাতুড়ি নিয়ে হামলা

দেশগ্রাম

রোহিঙ্গা যুবকের কাছে ৩ লাখ ৪০ হাজার ইয়াবা
রোহিঙ্গা যুবকের কাছে ৩ লাখ ৪০ হাজার ইয়াবা

দেশগ্রাম

ফেব্রুয়ারিতেই ভোট
ফেব্রুয়ারিতেই ভোট

সম্পাদকীয়

বিলম্ব সিদ্ধান্তে অর্থনীতির ক্ষতি
বিলম্ব সিদ্ধান্তে অর্থনীতির ক্ষতি

প্রথম পৃষ্ঠা

স্বামী-সন্তান হারানো সংগ্রামী বৃদ্ধার পাশে বসুন্ধরা শুভসংঘ
স্বামী-সন্তান হারানো সংগ্রামী বৃদ্ধার পাশে বসুন্ধরা শুভসংঘ

নগর জীবন

নিউইয়র্কে প্রবাসী সমাবেশে ভাষণ দেবেন ইউনূস
নিউইয়র্কে প্রবাসী সমাবেশে ভাষণ দেবেন ইউনূস

প্রথম পৃষ্ঠা

৭ হাজারের বেশি নেতা-কর্মীর বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়া হয়েছে
৭ হাজারের বেশি নেতা-কর্মীর বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়া হয়েছে

প্রথম পৃষ্ঠা

ক্যাপিটাল ড্রামায় আসছে ‘চোর’
ক্যাপিটাল ড্রামায় আসছে ‘চোর’

শোবিজ

শ্রীলঙ্কার জয়ে সুপার ফোরে বাংলাদেশ
শ্রীলঙ্কার জয়ে সুপার ফোরে বাংলাদেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

বিসিবির নির্বাচন কোন পথে
বিসিবির নির্বাচন কোন পথে

মাঠে ময়দানে