শিরোনাম
প্রকাশ: ১১:৪০, মঙ্গলবার, ০১ আগস্ট, ২০২৩ আপডেট:

আসছে মাইন্ড রিডিং যন্ত্র, নিয়ন্ত্রণে রাখা যাবে তো?

অনলাইন ডেস্ক
অনলাইন ভার্সন
আসছে মাইন্ড রিডিং যন্ত্র, নিয়ন্ত্রণে রাখা যাবে তো?

বিজ্ঞান ও প্রযুক্তিও কল্যাণে এখন এমন কিছু প্রযুক্তি বাজারে আসছে যেগুলো অন্যের মানসিক অবস্থা বুঝতে সাহায্য করে। কিন্তু এ বিষয়টি  প্রস্তৃতকারীদের একটি কঠিন প্রশ্নের মুখে ফেলেছে। যারা গোপনীয়তা রক্ষায় মাইন্ড রিডিং যন্ত্র নিয়ন্ত্রণে কৌশল নির্ণয়ে কাজ করছেন। 

প্যারিসে গত ১৩ জুলাই  ইউনেস্কো আয়োজিত এক সভায় এই বিষয় নিয়েই আলোচনা করেন স্নায়ুবিজ্ঞানী, নীতিবিদ ও বিভিন্নে দেশের মন্ত্রীরা। মাইন্ড রিডিংয়ের মতো নিউরোপ্রযুক্তি পরিচালনায় পরবর্তী পদক্ষেপ নিয়ে তারা কথা বলেন। এটি এমন প্রযুক্তি যা সরাসরি মস্তিষ্কের সাথে যুক্ত থেকে এর কার্যকলাপ পর্যবেক্ষণ বা পরিবর্তন করতে পারে।

বৈঠকে ইউনেস্কোর সামাজিক ও মানব বিজ্ঞানের সহকারী মহাপরিচালক গ্যাব্রিয়েলা রামোস বলেন, নিউরোটেকনোলজি নিয়ন্ত্রণের বিষয়টি ‘কোনো প্রযুক্তিগত আলোচনা নয়, এটি একটি সামাজিক আলোচনা, এটি একটি আইনি বিষয়।’

নিউরোটেকনোলজির অগ্রগতির মধ্যে রয়েছে নিউরোইমেজিং কৌশল, যা মানুষের চিন্তার বিষয়বস্তুকে ডিকোড করতে পারে। এছাড়া আছে, ব্রেইন-কম্পিউটার ইন্টারফেস (বিসিআই)। এই প্রযুক্তিতে মস্তিষ্ক যা হাতে লেখতে চায় সেগুলোকে টেক্সটে রূপান্তর করতে পারে। এই প্রযুক্তি এখনো পরীক্ষা-নিরীক্ষার মধ্যে আছে। 

এসব প্রযুক্তি দ্রুত বিকশিত হচ্ছে। বৈঠকে প্রকাশিত নিউরোটেকনোলজির উপর ইউনেস্কোর সর্বশেষ প্রতিবেদনে দেখানো হয় যে, বিশ্বব্যাপী, ২০১৫ এবং ২০২০ সালের মধ্যে প্রতিবছর দাখিল করা নিউরোটেকনোলজি-সম্পর্কিত পেটেন্টের সংখ্যা দ্বিগুণ হয়েছে। ২০১০ এবং ২০২০ সালের মধ্যে এ খাতে  বিনিয়োগ ২২ গুণ বেড়েছে। প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, নিউরোটেকনোলজি এখন ৩৩ বিলিয়ন মার্কিন ডলারের শিল্প।

ডিভাইসের ঘাটতি

বৈঠকে উত্তর ক্যারোলিনার ডারহামের ডিউক ইউনিভার্সিটির নীতিবিদ নীতা ফারাহানি বলেন, কোনো ব্যক্তির প্রোফাইলিংয়ের জন্য নিউরোটেকনোলজি ব্যবহার করার সম্ভাবনা এবং মানুষের চিন্তাভাবনা এবং আচরণকে প্রভাবিত করতে পারে- এমন ক্ষেত্রে নিয়ন্ত্রণের প্রয়োজন। মস্তিস্কের অবস্থা পর্যবেক্ষণ করা ডিভাইসগুলো ডিজিটাল বিশ্বে এমন এক শক্তিশালী সংযোজন হবে যেখানে ইতোমধ্যে কর্পোরেট ও রাজনীতিকরা নিজেদের ফায়দার জন্যে ব্যক্তিগত তথ্য ব্যবহার করছে। 

ফারাহানি বলেন, গবেষণা সীমাবদ্ধ না করে নিউরোটেকনোলজির সম্ভাব্য ক্ষতির বিরুদ্ধে সুরক্ষা দেয় এমন প্রবিধান তৈরি করার চ্যালেঞ্জের মুখোমুখি নীতিনির্ধারকরা । চিকিৎসা এবং ভোক্তা পণ্যও স্বতন্ত্র চ্যালেঞ্জ নিয়ে আসছে। 

চিকিৎসকায় ব্যবহৃত এধরনের পণ্যগুলো মূলত ওষুধ এবং চিকিৎসা ডিভাইসের বিদ্যমান নীতি দ্বারা নিয়ন্ত্রিত হয়। উদাহরণস্বরূপ, মৃগীরোগে আক্রান্ত ব্যক্তিদের মস্তিষ্কের কার্যকলাপ নিরীক্ষণ এবং সম্ভাব্য খিঁচুনি দমন করার জন্য তাদের মস্তিষ্ককে ব্যবহার করতে একটি ডিভাইস এখন ব্যবহার হয়। আরো উন্নত ডিভাইস আছে, যেমন বিসিআই। এটি ব্যবহারের মাধ্যমে পক্ষাঘাতগ্রস্ত ব্যক্তিরা শুধুমাত্র তাদের চিন্তার মাধ্যমেই বিভিন্ন বাহ্যিক ডিভাইস নিয়ন্ত্রণ করতে পারে। এ প্রযুক্তি এখনো পরীক্ষার মধ্যে আছে। 

তবে বাণিজ্যিক ডিভাইসগুলি নীতিবিদদের বেশি চিন্তায় ফেলছে। স্টার্ট-আপ থেকে শুরু করে টেক জায়ান্ট পর্যন্ত কোম্পানিগুলো হেডসেট, ইয়ারবাড এবং রিস্টব্যান্ডের মতো পরিধানযোগ্য বহুল ব্যবহৃত ডিভাইস তৈরি করছে, যেগুলো মস্তিষ্কের কার্যকলাপ রেকর্ড করতে সক্ষম। এবং ডিভাইস নির্মাতারা এসব তথ্য পেয়ে যাবে।  

এই ক্ষেত্রের তথ্যের গোপনীয়তা একটি মূল সমস্যা। নিউ ইয়র্ক সিটির কলাম্বিয়া বিশ্ববিদ্যালয়ের স্নায়ুবিজ্ঞানী রাফায়েল ইউস্টে বৈঠকে বলেন, নিউরোরাইটস ফাউন্ডেশনের একটি অপ্রকাশিত বিশ্লেষণে দেখা গেছে, নিউরোটেকনোলজি সেবা দেওয়া ১৮টি কোম্পানিতে শর্তাবলীর মধ্যে একটি হল, ভোক্তার মস্তিষ্কের তথ্যের মালিকানা কোম্পানিগুলোর হাতে থাকবে। আর একটি ছাড়া বাকি কোম্পানিগুলো তৃতীয় পক্ষের কাছে সে তথ্য প্রকাশ করার অধিকার রাখে। রাফায়েল বলেন, আমি এ বিষয়টিকে বলব একধরনের লুণ্ঠন। এটি নিয়ন্ত্রণের অভাবকে প্রতিফলিত করে। 

ফারহানি বলেন, বাণিজ্যিক ডিভাইসগুলোকে নিয়ন্ত্রণ করা প্রয়োজন। এসব পণ্যের সম্ভাব্য বাজার অনেক বড় এবং কোম্পানিগুলো শিগগিরিই মানুষের মস্তিষ্কের তথ্য থেকে মুনাফা করার চেষ্টা করতে পারে। 
 
নিউরোরাইটের গুরুত্ব

বৈঠকে আরো একটি বিষয় নিয়ে আলোচনা হয়। তা হল- কীভাবে স্নায়বিক কার্যকলাপ সংরক্ষণ এবং প্রভাবিত করার ক্ষমতা বিদ্যমান মানবাধিকারকে চ্যালেঞ্জ করে। কিছু বক্তা যুক্তি দিয়েছেন যে, এই উদ্ভাবন বিদ্যমান মানবাধিকার -যেমন গোপনীয়তার অধিকার- রক্ষা করে। অন্যরা মনে করে পরিবর্তন প্রয়োজন।

দুজন গবেষক 'নিউরোরাইটস'-এর ধারণা নিয়ে আলোচনা করেছেন। যে অধিকার পরবর্তীতে তৃতীয় পক্ষের তথ্যপ্রাপ্তী এবং একজন ব্যক্তির স্নায়ু কার্যকলাপকে প্রভাবিত করতে সক্ষম হওয়া থেকে রক্ষা করবে।

জার্মানির মিউনিখের টেকনিক্যাল ইউনিভার্সিটির দার্শনিক মার্সেলো ইয়েনকা বৈঠকে বলেন, নিউরোরাইটস নেতিবাচক এবং ইতিবাচক দুই ধরনের অধিকারই হতে পারে। উদাহরণস্বরূপ, সম্মতি ছাড়াই মস্তিষ্কের তথ্য সংগ্রহ করা হবে নেতিবাচক। আবার মানুষের মূল্যবান চিকিৎসা প্রযুক্তিতে ন্যায়সঙ্গতভাবে প্রবেশ করার ক্ষমতা হবে ইতিবাচক।

রাফায়েল এবং তার সহকর্মীরা পাঁচটি প্রধান নিউরোরাইট প্রস্তাব করেছেন। সেগুলো হল- মানসিক গোপনীয়তার অধিকার; ব্যক্তিত্ব-পরিবর্তনকারী প্রভাবকের বিরুদ্ধে সুরক্ষা; ইচ্ছা এবং সিদ্ধান্ত গ্রহণে স্বাধীনতার সুরক্ষা; মানসিক বিকাশের ন্যায্য অনুপ্রবেশ; এবং অ্যালগরিদমের পক্ষপাত থেকে সুরক্ষা, যা নিউরোটেকনোলজির কেন্দ্রবিন্দু।

সুনির্দিষ্ট পরিবর্তন

চিলি, স্পেন, স্লোভেনিয়া এবং সৌদি আরবসহ কয়েকটি দেশ এ সংক্রান্ত নীতি তৈরি করা শুরু করেছে। প্রতিনিধিরা তাদের দেশের কাজ নিয়ে বৈঠকে আলোচনা করেছেন। চিলি তাদের মধ্যে সবচেয়ে এগিয়ে। কারণ প্রথম দেশ হিসেবে চিলি নিউরোটেকনোলজির আইনি তত্ত্বাবধানের প্রয়োজনীয়তা অনুভব করে ২০২১ সালে তাদের সংবিধানে পরিবর্তন আনে। 

চিলির বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিষয়ক আন্ডার সেক্রেটারি ক্যারোলিনা গাইনজা কর্টেস বলেন, তারা নতুন আইন তৈরি করছে এবং আইন প্রণেতারা প্রযুক্তির সুবিধা নিয়ে গবেষণার অনুমতি দেওয়ার সময় কীভাবে মানবাধিকার সংরক্ষণ করা যায় তা নিয়ে আলোচনা করছেন।

ইউনেস্কোর সদস্য দেশগুলো আগামী নভেম্বরে পরবর্তী পদক্ষেপের জন্য ভোট দেবে। কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তার জন্য যেভাবে নির্দেশিকা প্রস্তুত করেছে তেমন কিছু নিউরোটেকনোলজির ক্ষেত্রেও করা হবে কিনা সে বিষয়টি ভোটাভুটিতে চূড়ান্ত করা হবে। 

ফারাহানি বলেছেন, 'আমার আশা হল নীতিশাস্ত্রের আলোচনা থেকে আমরা বরং সুনির্দিষ্ট আইনি কাঠামোর দিকে এগিয়ে যাব। নিউরোটেকলজির ক্ষেত্রে আমরা এখনো খুব বেশি দেরি করিনি। এখনো এটি সমাজে ব্যাপক প্রচলিত হয়ে ওঠেনি। সূত্র: ন্যাচার

বিডিপ্রতিদিন/কবিরুল

ইউনেস্কোর সামাজিক ও মানব বিজ্ঞানের সহকারী মহাপরিচালক গ্যাব্রিয়েলা রামোস

 

এই বিভাগের আরও খবর
কন্যাদের জয়ে গৌরবে উচ্ছ্বসিত পাহাড়বাসী
কন্যাদের জয়ে গৌরবে উচ্ছ্বসিত পাহাড়বাসী
নিষেধাজ্ঞা প্রত্যাহারের প্রথমদিনে পর্যটক শূন্য রাঙামাটি
নিষেধাজ্ঞা প্রত্যাহারের প্রথমদিনে পর্যটক শূন্য রাঙামাটি
বগুড়ার বিখ্যাত কুমড়ো বড়ি যাচ্ছে বিদেশেও
বগুড়ার বিখ্যাত কুমড়ো বড়ি যাচ্ছে বিদেশেও
মুরগির চেয়ে দাম বেশি পিঁপড়ার ডিমের, কেজি ২৫শ’
মুরগির চেয়ে দাম বেশি পিঁপড়ার ডিমের, কেজি ২৫শ’
ব্রহ্মপুত্র নদে ঐতিহ্যের নৌকাবাইচ, দর্শনার্থীদের ঢল
ব্রহ্মপুত্র নদে ঐতিহ্যের নৌকাবাইচ, দর্শনার্থীদের ঢল
শিকারের আদি কৌশল ধরে রাখতে তীর-ধনুক প্রতিযোগিতা
শিকারের আদি কৌশল ধরে রাখতে তীর-ধনুক প্রতিযোগিতা
বুড়ির বাঁধে মাছ ধরার উৎসব, মানুষের ঢল
বুড়ির বাঁধে মাছ ধরার উৎসব, মানুষের ঢল
বন্ধুদের সান্নিধ্য পেতে স্মৃতির আঙিনায় ফেরা
বন্ধুদের সান্নিধ্য পেতে স্মৃতির আঙিনায় ফেরা
পূজার ছুটিতে কুয়াকাটায় উপচে পড়া ভিড়
পূজার ছুটিতে কুয়াকাটায় উপচে পড়া ভিড়
৫০ কেজি ধানে দুর্গা প্রতিমা
৫০ কেজি ধানে দুর্গা প্রতিমা
জিআই পণ্যের স্বীকৃতি পেল ব্রাহ্মণবাড়িয়ার ছানামুখী
জিআই পণ্যের স্বীকৃতি পেল ব্রাহ্মণবাড়িয়ার ছানামুখী
সফল উদ্যোক্তা চৌদ্দ বছরের কিশোর সুরুজ বিশ্বাস
সফল উদ্যোক্তা চৌদ্দ বছরের কিশোর সুরুজ বিশ্বাস
সর্বশেষ খবর
ঝিনাইদহে মাঠ থেকে নারীর মরদেহ উদ্ধার
ঝিনাইদহে মাঠ থেকে নারীর মরদেহ উদ্ধার

২ সেকেন্ড আগে | দেশগ্রাম

আজকের স্বর্ণের বাজারদর
আজকের স্বর্ণের বাজারদর

৫ মিনিট আগে | অর্থনীতি

দক্ষিণ চীন সাগরে ভারতের ব্রাহ্মস ক্ষেপণাস্ত্র মোতায়েন করল ফিলিপাইন
দক্ষিণ চীন সাগরে ভারতের ব্রাহ্মস ক্ষেপণাস্ত্র মোতায়েন করল ফিলিপাইন

৬ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মাদারীপুরে তাঁতী লীগ নেতা গ্রেফতার
মাদারীপুরে তাঁতী লীগ নেতা গ্রেফতার

৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

এখনই হাসপাতাল ছাড়ছেন না ক্যাটরিনা কাইফ
এখনই হাসপাতাল ছাড়ছেন না ক্যাটরিনা কাইফ

২০ মিনিট আগে | শোবিজ

কানাডার ক্যালগেরিতে জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবস উদযাপন
কানাডার ক্যালগেরিতে জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবস উদযাপন

২৪ মিনিট আগে | পরবাস

নোয়াখালীতে যুবককে কুপিয়ে হত্যা
নোয়াখালীতে যুবককে কুপিয়ে হত্যা

২৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ইউরোপের একটিমাত্র দেশকে রাশিয়ার তেল কেনার সুযোগ দেবেন ট্রাম্প!
ইউরোপের একটিমাত্র দেশকে রাশিয়ার তেল কেনার সুযোগ দেবেন ট্রাম্প!

২৭ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাবনায় পৌঁছেছেন রাষ্ট্রপতি
পাবনায় পৌঁছেছেন রাষ্ট্রপতি

৩৩ মিনিট আগে | জাতীয়

অ্যালোভেরার যত গুণ
অ্যালোভেরার যত গুণ

৩৯ মিনিট আগে | জীবন ধারা

নিজ বাড়ির সামনে ব‍্যবসায়ীকে দা-চাপাতি দিয়ে এলোপাতাড়ি কুপিয়ে হত্যা
নিজ বাড়ির সামনে ব‍্যবসায়ীকে দা-চাপাতি দিয়ে এলোপাতাড়ি কুপিয়ে হত্যা

৪২ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ডায়বেটিসসহ যেসব রোগ থাকলে নাও মিলতে পারে মার্কিন ভিসা
ডায়বেটিসসহ যেসব রোগ থাকলে নাও মিলতে পারে মার্কিন ভিসা

৪৬ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আফগানিস্তান-পাকিস্তান আলোচনা স্থগিত, পাল্টাপাল্টি হামলার শঙ্কা
আফগানিস্তান-পাকিস্তান আলোচনা স্থগিত, পাল্টাপাল্টি হামলার শঙ্কা

৫২ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শহীদ মিনারে প্রাথমিক শিক্ষকদের অবস্থান কর্মসূচি
শহীদ মিনারে প্রাথমিক শিক্ষকদের অবস্থান কর্মসূচি

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দুই দিনের সফরে আজ পাবনা যাচ্ছেন রাষ্ট্রপতি
দুই দিনের সফরে আজ পাবনা যাচ্ছেন রাষ্ট্রপতি

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাজশাহীতে ট্রাকচাপায় প্রাণ গেল তিন বন্ধুর
রাজশাহীতে ট্রাকচাপায় প্রাণ গেল তিন বন্ধুর

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ঢাকার বাতাস আজ ‘অস্বাস্থ্যকর’
ঢাকার বাতাস আজ ‘অস্বাস্থ্যকর’

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আমেরিকায় গরুর মাংসের দামে রেকর্ড, তদন্তের নির্দেশ ট্রাম্পের
আমেরিকায় গরুর মাংসের দামে রেকর্ড, তদন্তের নির্দেশ ট্রাম্পের

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরান শান্তি চায়, কিন্তু চাপে নতি স্বীকার করবে না : পেজেশকিয়ান
ইরান শান্তি চায়, কিন্তু চাপে নতি স্বীকার করবে না : পেজেশকিয়ান

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আজকে যেমন থাকবে ঢাকার আবহাওয়া
আজকে যেমন থাকবে ঢাকার আবহাওয়া

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

নির্বাচনের দ্বিতীয় টিজারে ভেসে উঠল ফেলানী হত্যার স্মৃতি
নির্বাচনের দ্বিতীয় টিজারে ভেসে উঠল ফেলানী হত্যার স্মৃতি

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রাথমিকে ১০ হাজার শিক্ষক নিয়োগে আবেদন শুরু আজ
প্রাথমিকে ১০ হাজার শিক্ষক নিয়োগে আবেদন শুরু আজ

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনার বিরুদ্ধে রায়ের আগে সহিংসতার ষড়যন্ত্র
হাসিনার বিরুদ্ধে রায়ের আগে সহিংসতার ষড়যন্ত্র

২ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

নির্বাচন : একই প্রত্যাশায় জনতা ও সেনাবাহিনী
নির্বাচন : একই প্রত্যাশায় জনতা ও সেনাবাহিনী

২ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

জটিলতায় স্থবির জাইকা ঋণের ৫ মেগাপ্রকল্প
জটিলতায় স্থবির জাইকা ঋণের ৫ মেগাপ্রকল্প

২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

সীমান্তবর্তী নারীদের পাশে বসুন্ধরা গ্রুপ
সীমান্তবর্তী নারীদের পাশে বসুন্ধরা গ্রুপ

২ ঘণ্টা আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

টিভিতে আজকের যত খেলা
টিভিতে আজকের যত খেলা

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নেতানিয়াহুর বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা তুরস্কের
নেতানিয়াহুর বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা তুরস্কের

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পশ্চিম তীরে দুই কিশোরকে হত্যা করল ইসরায়েলি বাহিনী
পশ্চিম তীরে দুই কিশোরকে হত্যা করল ইসরায়েলি বাহিনী

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নোবেল বিজয়ী বিজ্ঞানী জেমস ওয়াটসন আর নেই
নোবেল বিজয়ী বিজ্ঞানী জেমস ওয়াটসন আর নেই

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
জামায়াতের আলোচনার প্রস্তাব, যা বললেন বিএনপির মহাসচিব
জামায়াতের আলোচনার প্রস্তাব, যা বললেন বিএনপির মহাসচিব

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মনোনয়ন না পেয়ে আম্পায়ারের ভঙ্গিতে রিভিউ আবেদন বিএনপি নেতার
মনোনয়ন না পেয়ে আম্পায়ারের ভঙ্গিতে রিভিউ আবেদন বিএনপি নেতার

১২ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

পাকিস্তানের পরমাণু কেন্দ্রে হামলার পরিকল্পনা করছিল ভারত-ইসরায়েল
পাকিস্তানের পরমাণু কেন্দ্রে হামলার পরিকল্পনা করছিল ভারত-ইসরায়েল

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জাহানারার মতো ভুক্তভোগীদের মুখ খোলার অনুরোধ তামিমের
জাহানারার মতো ভুক্তভোগীদের মুখ খোলার অনুরোধ তামিমের

১৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কিছুই জানেন না তিনি, অথচ তাকে নিয়ে ভারতে তুলকালাম!
কিছুই জানেন না তিনি, অথচ তাকে নিয়ে ভারতে তুলকালাম!

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এক ওভারে আব্বাস আফ্রিদির ৬ ছক্কা
এক ওভারে আব্বাস আফ্রিদির ৬ ছক্কা

২৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পোড়া কার্গো ভিলেজ থেকে মোবাইল চুরি, বরখাস্ত আনসার সদস্য
পোড়া কার্গো ভিলেজ থেকে মোবাইল চুরি, বরখাস্ত আনসার সদস্য

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গুলিবিদ্ধ বিএনপি প্রার্থী এরশাদকে হেলিকপ্টারে ঢাকায় স্থানান্তর
গুলিবিদ্ধ বিএনপি প্রার্থী এরশাদকে হেলিকপ্টারে ঢাকায় স্থানান্তর

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বর্তমান বাস্তবতায় ১০-২০ কোটি টাকা ছাড়া নির্বাচন করা যায় না:  আসিফ মাহমুদ
বর্তমান বাস্তবতায় ১০-২০ কোটি টাকা ছাড়া নির্বাচন করা যায় না:  আসিফ মাহমুদ

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আলোচিত সেই বিড়াল হত্যাকারী নারী আটক
আলোচিত সেই বিড়াল হত্যাকারী নারী আটক

১৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জবির ১৫ শিক্ষার্থীকে নিয়ে বুড়িগঙ্গায় নৌকাডুবি
জবির ১৫ শিক্ষার্থীকে নিয়ে বুড়িগঙ্গায় নৌকাডুবি

১২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বিশ্বকাপে দল বাড়াচ্ছে আইসিসি, সুবিধা পাবে বাংলাদেশ
বিশ্বকাপে দল বাড়াচ্ছে আইসিসি, সুবিধা পাবে বাংলাদেশ

১১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ঘি খেতে চাইলে চামচ দিয়ে ভদ্রভাবে খান : ডা. সায়ন্থ
ঘি খেতে চাইলে চামচ দিয়ে ভদ্রভাবে খান : ডা. সায়ন্থ

১১ ঘণ্টা আগে | টক শো

মাহবুবউল আলম হানিফের শ্যালকসহ গ্রেফতার ৬ জন
মাহবুবউল আলম হানিফের শ্যালকসহ গ্রেফতার ৬ জন

১৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বাড়িতে ঢুকে পড়ছে ভালুক, সেনা মোতায়েন
বাড়িতে ঢুকে পড়ছে ভালুক, সেনা মোতায়েন

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘আয়নাঘর’ থেকে বেঁচে ফিরে বিএনপির প্রার্থী হয়ে মাঠে মাজেদ বাবু
‘আয়নাঘর’ থেকে বেঁচে ফিরে বিএনপির প্রার্থী হয়ে মাঠে মাজেদ বাবু

১৭ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

সেনাপ্রধানকে নিয়ে অপপ্রচার, সতর্ক থাকার অনুরোধ
সেনাপ্রধানকে নিয়ে অপপ্রচার, সতর্ক থাকার অনুরোধ

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিধানসভায় হারলে রাজ্যে বিজেপির অস্তিত্ব থাকবে না: মিঠুন
বিধানসভায় হারলে রাজ্যে বিজেপির অস্তিত্ব থাকবে না: মিঠুন

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

২৬ বিলিয়নিয়ার ২২ মিলিয়ন ঢেলেও মামদানিকে ঠেকাতে পারেনি!
২৬ বিলিয়নিয়ার ২২ মিলিয়ন ঢেলেও মামদানিকে ঠেকাতে পারেনি!

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজধানীতে সবজি স্থিতিশীল, অস্থির পেঁয়াজের বাজার
রাজধানীতে সবজি স্থিতিশীল, অস্থির পেঁয়াজের বাজার

১৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

‘নো হাংকি পাংকি’ কোনো আদর্শের রাজনৈতিক ভাষা হতে পারে না : এ্যানি
‘নো হাংকি পাংকি’ কোনো আদর্শের রাজনৈতিক ভাষা হতে পারে না : এ্যানি

১৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মা হলেন ক্যাটরিনা কাইফ
মা হলেন ক্যাটরিনা কাইফ

২২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

চীনের তৃতীয় বিমানবাহী রণতরী নৌবাহিনীর কাছে হস্তান্তর
চীনের তৃতীয় বিমানবাহী রণতরী নৌবাহিনীর কাছে হস্তান্তর

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অনলাইনে আর্থিক প্রতারণা নিয়ে পুলিশের সতর্কবার্তা
অনলাইনে আর্থিক প্রতারণা নিয়ে পুলিশের সতর্কবার্তা

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মাইকে ভাইয়ের সঙ্গে মারামারির ঘোষণা: মুচলেকায় ছাড়া পেলেন সেই কুদ্দুস
মাইকে ভাইয়ের সঙ্গে মারামারির ঘোষণা: মুচলেকায় ছাড়া পেলেন সেই কুদ্দুস

১৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বন্যায় ডুবতে পারে এশিয়ার যে দেশ, জারি সতর্কতা
বন্যায় ডুবতে পারে এশিয়ার যে দেশ, জারি সতর্কতা

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শনিবার থেকে আন্দোলনে নামছেন প্রাথমিকের শিক্ষকরা
শনিবার থেকে আন্দোলনে নামছেন প্রাথমিকের শিক্ষকরা

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আমেরিকায় গরুর মাংসের দামে রেকর্ড, তদন্তের নির্দেশ ট্রাম্পের
আমেরিকায় গরুর মাংসের দামে রেকর্ড, তদন্তের নির্দেশ ট্রাম্পের

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মা হারালেন অভিনেতা জায়েদ খান
মা হারালেন অভিনেতা জায়েদ খান

১২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

‌‘এই দেশের জনগণ তারেক রহমানকেই আগামীর প্রধানমন্ত্রী হিসেবে দেখতে চায়’
‌‘এই দেশের জনগণ তারেক রহমানকেই আগামীর প্রধানমন্ত্রী হিসেবে দেখতে চায়’

১৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রিন্ট সর্বাধিক
জাহানারার অভিযোগে টালমাটাল ক্রিকেটপাড়া
জাহানারার অভিযোগে টালমাটাল ক্রিকেটপাড়া

প্রথম পৃষ্ঠা

আসছে হেরোইনের কাঁচামাল
আসছে হেরোইনের কাঁচামাল

পেছনের পৃষ্ঠা

সেই কাজরী এখন
সেই কাজরী এখন

শোবিজ

নদীর পারে অন্যরকম চিড়িয়াখানা
নদীর পারে অন্যরকম চিড়িয়াখানা

শনিবারের সকাল

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

সেনাবাহিনীকে বিতর্কিত করার অপচেষ্টা রুখতে হবে
সেনাবাহিনীকে বিতর্কিত করার অপচেষ্টা রুখতে হবে

নগর জীবন

গণভোটের দাবি নির্বাচন বানচালের ষড়যন্ত্র
গণভোটের দাবি নির্বাচন বানচালের ষড়যন্ত্র

প্রথম পৃষ্ঠা

‘নো হাংকি পাংকি’ ভাষা হতে পারে না
‘নো হাংকি পাংকি’ ভাষা হতে পারে না

প্রথম পৃষ্ঠা

দেশজুড়ে নির্বাচনি আমেজ
দেশজুড়ে নির্বাচনি আমেজ

প্রথম পৃষ্ঠা

ঝুঁকিতে ৭ কোটি পোশাকশ্রমিক
ঝুঁকিতে ৭ কোটি পোশাকশ্রমিক

পেছনের পৃষ্ঠা

নায়করাজের সেই ছবি
নায়করাজের সেই ছবি

শোবিজ

উন্নয়নের সব প্রকল্পই আটকা
উন্নয়নের সব প্রকল্পই আটকা

নগর জীবন

সেনাপ্রধানকে নিয়ে অপপ্রচার, সতর্ক থাকার অনুরোধ
সেনাপ্রধানকে নিয়ে অপপ্রচার, সতর্ক থাকার অনুরোধ

প্রথম পৃষ্ঠা

সিরিজে পিছিয়ে গেলেন যুবারা
সিরিজে পিছিয়ে গেলেন যুবারা

মাঠে ময়দানে

হাসিনার বিরুদ্ধে রায়ের আগে সহিংসতার ষড়যন্ত্র
হাসিনার বিরুদ্ধে রায়ের আগে সহিংসতার ষড়যন্ত্র

সম্পাদকীয়

দেড় হাজার কোটি টাকার সুফল প্রকল্পে দুর্নীতি
দেড় হাজার কোটি টাকার সুফল প্রকল্পে দুর্নীতি

প্রথম পৃষ্ঠা

এশিয়ান আর্চারির পদকের লড়াই শুরু আজ
এশিয়ান আর্চারির পদকের লড়াই শুরু আজ

মাঠে ময়দানে

ইয়ামাল-দেম্বেলের বর্ষসেরার লড়াই
ইয়ামাল-দেম্বেলের বর্ষসেরার লড়াই

মাঠে ময়দানে

আইরিশ ক্রিকেট দল এখন সিলেটে
আইরিশ ক্রিকেট দল এখন সিলেটে

মাঠে ময়দানে

খেলবে ব্রাজিল আর্জেন্টিনার ক্লাব
খেলবে ব্রাজিল আর্জেন্টিনার ক্লাব

মাঠে ময়দানে

চাঁদা না দেওয়ায় অফিস ভাঙচুর
চাঁদা না দেওয়ায় অফিস ভাঙচুর

দেশগ্রাম

ঠিক পথেই আছে খুদে কিংসরা
ঠিক পথেই আছে খুদে কিংসরা

মাঠে ময়দানে

বছরের শুরুতে সব বই পাবে না শিক্ষার্থীরা
বছরের শুরুতে সব বই পাবে না শিক্ষার্থীরা

পেছনের পৃষ্ঠা

বগুড়ায় বিড়াল হত্যার ঘটনায় নারী গ্রেপ্তার
বগুড়ায় বিড়াল হত্যার ঘটনায় নারী গ্রেপ্তার

পেছনের পৃষ্ঠা

বন্যায় ডুবতে পারে থাইল্যান্ড
বন্যায় ডুবতে পারে থাইল্যান্ড

পূর্ব-পশ্চিম

সিলেট-১ ছেড়ে ৪-এ প্রচার শুরু আরিফের
সিলেট-১ ছেড়ে ৪-এ প্রচার শুরু আরিফের

নগর জীবন

দুজনকে পিটিয়ে হত্যা, আরও একজন গ্রেপ্তার
দুজনকে পিটিয়ে হত্যা, আরও একজন গ্রেপ্তার

দেশগ্রাম

আগ্রাসনের বিরুদ্ধে লংমার্চ আইনজীবীদের
আগ্রাসনের বিরুদ্ধে লংমার্চ আইনজীবীদের

দেশগ্রাম

মাছের আড়তে পড়ে ছিল যুবকের রক্তাক্ত লাশ
মাছের আড়তে পড়ে ছিল যুবকের রক্তাক্ত লাশ

দেশগ্রাম

হারলে রাজ্যে বিজেপির অস্তিত্ব থাকবে না : মিঠুন
হারলে রাজ্যে বিজেপির অস্তিত্ব থাকবে না : মিঠুন

পূর্ব-পশ্চিম