শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, রবিবার, ২০ নভেম্বর, ২০২২

বিশ্বকাপের লড়াই মঞ্চ

রাশেদুর রহমান
প্রিন্ট ভার্সন
বিশ্বকাপের লড়াই মঞ্চ

কাতারে ফিফা বিশ্বকাপ শুরু হচ্ছে আজ। মধ্যপ্রাচ্যের ছোট এ দেশের পাঁচ শহরের ৮ স্টেডিয়ামে অনুষ্ঠিত হবে ৩২ দলের জমাটি লড়াই। ৬৪টি ম্যাচের এ আটটি স্টেডিয়াম তৈরি করা হয়েছে আরব ঐতিহ্যের কথা মাথায় রেখে। দৃষ্টিনন্দন এসব স্টেডিয়াম নিয়েই এ বিশেষ প্রতিবেদন-

 

লুসাইল আইকনিক স্টেডিয়াম

কাতার বিশ্বকাপের ফাইনাল ভেন্যু লুসাইল আইকনিক স্টেডিয়াম। বিশ্বচ্যাম্পিয়ন হওয়ার লড়াইয়ে এ মাঠেই আগামী ১৮ ডিসেম্বর লড়াইয়ে নামবে সেরা দুটি দল। লুসাইল স্টেডিয়াম ডিজাইন করেছে ব্রিটিশ প্রতিষ্ঠান ফস্টার ও পার্টনারস। চমৎকার ডিজাইনের এ স্টেডিয়ামটি দেখতে অনেকটা আরবীয় বৌলের মতো। আরবের ঐতিহ্যের সঙ্গে মিশে আছে এ বৌল। প্রাচীনকাল থেকে খাবার পরিবেশনের জন্য তারা ব্যবহার করছে ভিন্ন ধরনের এ বৌল। মোটামুটি গোলাকৃতির বলে মনে হলেও তা আসলে খানিকটা চ্যাপ্টা প্রকৃতির। অনেকটা ডিমের মতো। উপর থেকে দেখলে লুসাইল স্টেডিয়ামকেও তাই মনে হবে।

এ স্টেডিয়ামে গ্রুপ পর্বের ছয়টি ম্যাচসহ মোট ১০টি ম্যাচ অনুষ্ঠিত হবে। এর মধ্যে আছে শেষ ষোলোর একটি, কোয়ার্টার ফাইনালের একটি, সেমিফাইনালের একটি এবং ফাইনাল ম্যাচ। কাতার বিশ্বকাপের ভেন্যুগুলোর মধ্যে দর্শক ধারণক্ষমতার দিক থেকে সবচেয়ে বড় হলো লুসাইল স্টেডিয়াম। স্টেডিয়ামটিতে ৮০ হাজার দর্শক বিশ্বকাপের ম্যাচ দেখতে পারবেন। কাতারের রাজধানী দোহা থেকে ২০ কিলোমিটার উত্তরে লুসাইল শহরে স্টেডিয়ামটি অবস্থিত। ৭৬৭ মিলিয়ন ডলার ব্যয়ে নির্মিত স্টেডিয়ামটির নির্মাণকাজ শুরু হয় ২০১৭ সালে, যা ২০২১ সালে শেষ হয়।

 

আল বায়েত স্টেডিয়াম

কাতার বিশ্বকাপের আরও একটি নান্দনিক স্টেডিয়াম আল বায়েত। এ মাঠেই শুরু হবে বিশ্বকাপের লড়াই। উদ্বোধনী ম্যাচে খেলবে কাতার-ইকুয়েডর। এ মাঠেই হবে জাঁকজমকপূর্ণ উদ্বোধনী অনুষ্ঠান। কাতারের রাজধানী দোহা থেকে ৫০ কিলোমিটার উত্তরের আল খোরে অবস্থিত আল বায়েত স্টেডিয়াম। ৮৪৭ মিলিয়ন ডলার ব্যয়ে নির্মিত তাঁবু আকৃতির এ স্টেডিয়ামটির নির্মাণকাজ শুরু হয় ২০১৪ সালে, যা ২০২১ সালের শেষদিকে সম্পন্ন হয়। আল বায়েত স্টেডিয়াম তৈরির সময়ও মাথায় রাখা হয়েছিল আরবীয় ঐতিহ্য। বেদুইনদের জীবনযাত্রায় তাঁবুর গুরুত্ব অনেক। তারা এক স্থান থেকে আরেক স্থানে বসত গড়ত এ তাঁবুতেই। ৬০ হাজার দর্শক ধারণক্ষমতার এ স্টেডিয়ামে একটি সেমিফাইনাল আর কোয়ার্টার ফাইনালসহ বিশ্বকাপের ৮টি ম্যাচ অনুষ্ঠিত হবে।

 

এডুকেশন সিটি স্টেডিয়াম

কাতারের রাজধানী দোহার অদূরে অবস্থিত আল-রাইয়ান শহর। এ শহরেই অবস্থিত এডুকেশন সিটি স্টেডিয়াম। এ স্টেডিয়ামকে কাতার ফাউন্ডেশন স্টেডিয়াম নামেও অনেকে চেনেন। স্টেডিয়ামটির বাইরের দিক হীরার মতো দেখা যায় বলে এটি মরুভূমির হীরা (ডেজার্টস ডায়মন্ড) বলেও পরিচিত। এ স্টেডিয়ামের চারপাশে অনেক শিক্ষা প্রতিষ্ঠান আছে। এ কারণেই এ স্টেডিয়ামকে এডুকেশন সিটি স্টেডিয়াম বলা হয়। ২০১৫ থেকে ২০২০ সাল পর্যন্ত চলা স্টেডিয়ামটির নির্মাণকাজে ৭০০ মিলিয়ন ডলারেরও বেশি খরচ হয়েছে। এ স্টেডিয়ামের ডিজাইন করেছে প্যাটার্ন ডিজাইন প্রতিষ্ঠান। এ মাঠটি তৈরি করতে ব্যবহার করা হয়েছে গ্রিন ম্যাটেরিয়াল। এজন্য পৃথিবীর সবচেয়ে পরিবেশবান্ধব স্টেডিয়ামগুলোর একটি এটি। ৪০ হাজার দর্শক ধারণক্ষমতার এ স্টেডিয়ামে এবারের বিশ্বকাপের ১টি কোয়ার্টার ফাইনালসহ ৮টি ম্যাচ অনুষ্ঠিত হবে।

 

 স্টেডিয়াম ৯৭৪

কাতারের রাজধানী দোহায় অবস্থিত স্টেডিয়াম ৯৭৪ এর পূর্ব নাম রাস আবু আবুদ স্টেডিয়াম। ৯৭৪টি কনটেইনার ব্যবহার করে এ স্টেডিয়াম তৈরি করা হয়েছে। এ কারণেই মাঠের নাম রাখা হয়েছে ৯৭৪ স্টেডিয়াম। এ ছাড়াও কাতারের ডায়াল কোডও এটাই। এ স্টেডিয়ামটির নির্মাণকাজ ২০১৭ সালে শুরু হয়, যা ২০২১ সালে এসে সম্পন্ন হয়। ৪০ হাজার দর্শক ধারণক্ষমতার এ স্টেডিয়ামে এবারের বিশ্বকাপের গ্রুপ পর্বের ৬টি এবং শেষ ষোলোর একটি ম্যাচ অনুষ্ঠিত হবে। বিশ্বকাপের পর এ স্টেডিয়ামটি সরিয়ে নেওয়া হবে। উরুগুয়েতে এ স্টেডিয়াম স্থানান্তরিত হওয়ার কথা রয়েছে। অভিনব পদ্ধতিতেই তৈরি করা হয়েছে ৯৭৪ স্টেডিয়াম। এর ডিজাইন করেছে ফেনউইক আইরিবারেন আর্কিটেক্টস।

 

আহমাদ বিন আলী স্টেডিয়াম

আহমাদ বিন আলী স্টেডিয়াম, আল রাইয়ান স্টেডিয়াম নামেও পরিচিত। আল রাইয়ান শহরের দুটি স্টেডিয়ামে এবার বিশ্বকাপ অনুষ্ঠিত হবে। কাতারের সবচেয়ে সফল ক্লাব আল রাইয়ানের হোম গ্রাউন্ড এটি। শহরের সঙ্গে মরুভূমির সংযোগস্থানে অবস্থিত এ স্টেডিয়ামের কাজ ২০১৬ সালের প্রথমদিকে শুরু হয়। বিশ্বকাপে এর ধারণক্ষমতা প্রায় ৪০ হাজার হলেও বিশ্বকাপের পর তা কমিয়ে ২১ হাজার করা হবে। বিশ্বকাপের ৭টি ম্যাচ অনুষ্ঠিত হবে এ স্টেডিয়ামে। এর মধ্যে একটি আছে নকআউট পর্বের ম্যাচ। এ স্টেডিয়ামটি তৈরি করার সময়ও ডিজাইনাররা ব্যবহার করেছেন কাতারের ইতিহাস-ঐতিহ্য আর প্রকৃতি। স্টেডিয়ামটির দিকে তাকালেই দর্শকদের মনে পড়বে মরুভূমির সৌন্দর্যের কথা।

 

খলিফা ইন্টারন্যাশনাল স্টেডিয়াম

১৯৭৬ সালে নির্মিত এ স্টেডিয়ামটিই কাতারের প্রধান ফুটবল স্টেডিয়াম। এটিই একমাত্র ভেন্যু, যেটি কাতার বিশ্বকাপের আয়োজক স্বত্ব লাভের আগে থেকেই বিদ্যমান ছিল। অবশ্য এরপর সংস্কার কাজের মাধ্যমে স্টেডিয়ামের রূপ অনেকটাই বদলে ফেলা হয়েছে। স্টেডিয়ামের কাজ ২০১৪ সালে শুরু হয়। খলিফা ইন্টারন্যাশনাল স্টেডিয়াম কাতার জাতীয় দলের মাঠ। এখানেই ২০১১ সালের এশিয়ান কাপের ফাইনাল এবং ২০১৯ সালের ক্লাব বিশ্বকাপের ফাইনাল অনুষ্ঠিত হয়েছে। যে ম্যাচে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করেছে লিভারপুল ও ফ্লেমেঙ্গো। কাতার বিশ্বকাপের ৮টি ম্যাচ অনুষ্ঠিত হবে খলিফা ইন্টারন্যাশনাল স্টেডিয়ামে। এর মধ্যে শেষ ষোলোর একটি ছাড়াও আছে তৃতীয় স্থান নির্ধারণী ম্যাচ।

 

আল থুমামা স্টেডিয়াম

কাতার বিশ্বকাপের আরও একটি স্টেডিয়াম আল থুমামা। সেন্ট্রাল দোহা থেকে ১২ কিলোমিটার দূরে হামাদ আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরের কাছে অবস্থিত আল থুমামা স্টেডিয়াম। এটি গাহফিয়ার আদলে নির্মিত। গাহফিয়া হচ্ছে মধ্যপ্রাচ্যজুড়ে পুরুষদের পরিধানের একটি ঐতিহ্যবাহী টুপি। আল থুমামা স্টেডিয়ামে ৪০ হাজার দর্শক ধারণক্ষমতার গ্যালারি রয়েছে। অবশ্য বিশ্বকাপের পর এর ধারণক্ষমতা অর্ধেকে নামিয়ে আনা হবে। কাতার বিশ্বকাপের ৮টি ম্যাচ অনুষ্ঠিত হবে আল থুমামা স্টেডিয়ামে। এর মধ্যে শেষ ষোলোর একটি এবং কোয়ার্টার ফাইনালের একটি ম্যাচও আছে।

 

আল জানুব স্টেডিয়াম

আল ওয়াকরাহ শহরটি সমুদ্রের খুব কাছে অবস্থিত। এ শহরেই আছে বিশ্বকাপের স্টেডিয়াম আল জানুব। ফিশিং বোটের আদলে তৈরি করা হয়েছে এ স্টেডিয়াম। দূর থেকে দেখলে একটি নৌকা বলেই ভ্রম হয়। দৃষ্টিনন্দন এ স্টেডিয়ামটি ডিজাইন করেছেন জাহা হাদিদ। কাতার বিশ্বকাপের ৭টি ম্যাচ অনুষ্ঠিত হবে ৪০ হাজার দর্শক ধারণক্ষমতার এ স্টেডিয়ামে। গ্রুপ পর্বের ৬টি ম্যাচ ছাড়াও শেষ ষোলর একটি ম্যাচ অনুষ্ঠিত হবে এ মাঠে।

এই বিভাগের আরও খবর
সর্বশেষ খবর
পুঁজিবাজারে সূচকের উত্থান
পুঁজিবাজারে সূচকের উত্থান

এই মাত্র | বাণিজ্য

লর্ডস ফাইনালের জন্য অস্ট্রেলিয়ার শক্তিশালী দল ঘোষণা
লর্ডস ফাইনালের জন্য অস্ট্রেলিয়ার শক্তিশালী দল ঘোষণা

৬ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

নিবন্ধন পেতে জামায়াতের আপিল শুনানি শুরু
নিবন্ধন পেতে জামায়াতের আপিল শুনানি শুরু

১৫ মিনিট আগে | জাতীয়

গাইবান্ধায় প্রকাশ্যে নারীর টাকা ছিনতাই
গাইবান্ধায় প্রকাশ্যে নারীর টাকা ছিনতাই

২০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

লিবিয়ায় বাংলাদেশিদের জরুরি সতর্কবার্তা
লিবিয়ায় বাংলাদেশিদের জরুরি সতর্কবার্তা

৩৮ মিনিট আগে | জাতীয়

গ্রেফতার মমতাজ; এতদিন লুকিয়ে ছিলেন কোথায়?
গ্রেফতার মমতাজ; এতদিন লুকিয়ে ছিলেন কোথায়?

৩৯ মিনিট আগে | জাতীয়

নিষিদ্ধ ছাত্রলীগের সঙ্গে সংশ্লিষ্টতার অভিযোগে রাবি শিক্ষার্থীকে থানায় সোপর্দ
নিষিদ্ধ ছাত্রলীগের সঙ্গে সংশ্লিষ্টতার অভিযোগে রাবি শিক্ষার্থীকে থানায় সোপর্দ

৪৮ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

কুড়িগ্রামে ফুটবল প্রশিক্ষণের সমাপনী
কুড়িগ্রামে ফুটবল প্রশিক্ষণের সমাপনী

৫১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বাংলাদেশের কোচ হয়ে যা বললেন টেইট
বাংলাদেশের কোচ হয়ে যা বললেন টেইট

৫৪ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

সৌদি আরবে পৌঁছেছেন ৪০ হাজার ৬০৮ হজযাত্রী
সৌদি আরবে পৌঁছেছেন ৪০ হাজার ৬০৮ হজযাত্রী

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

ফারিণের এক হাতে ফুল, অন্য হাতে কুড়াল
ফারিণের এক হাতে ফুল, অন্য হাতে কুড়াল

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

চিকিৎসার জন্য ব্যাংকক গেলেন মির্জা ফখরুল
চিকিৎসার জন্য ব্যাংকক গেলেন মির্জা ফখরুল

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কাতারের বিমান উপহার পাওয়া নিয়ে মুখ খুললেন ট্রাম্প
কাতারের বিমান উপহার পাওয়া নিয়ে মুখ খুললেন ট্রাম্প

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফাইনাল নিশ্চিত করল শেফিল্ড; ফিরতি লেগেও দুর্দান্ত হামজা
ফাইনাল নিশ্চিত করল শেফিল্ড; ফিরতি লেগেও দুর্দান্ত হামজা

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শনিবার থেকে আবারও শুরু হচ্ছে আইপিএল
শনিবার থেকে আবারও শুরু হচ্ছে আইপিএল

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ঢাকার আবহাওয়া যেমন থাকবে আজ
ঢাকার আবহাওয়া যেমন থাকবে আজ

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সিলেটে বিপুল ইয়াবাসহ আটক ২
সিলেটে বিপুল ইয়াবাসহ আটক ২

১ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

গাজায় ইসরায়েলি হামলায় আরও ৩৯ ফিলিস্তিনি নিহত
গাজায় ইসরায়েলি হামলায় আরও ৩৯ ফিলিস্তিনি নিহত

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৩ মে)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৩ মে)

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দুপুরের মধ্যে চার অঞ্চলে ৬০ কিমি বেগে ঝড়ের আভাস
দুপুরের মধ্যে চার অঞ্চলে ৬০ কিমি বেগে ঝড়ের আভাস

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আশুলিয়া থানা স্বেচ্ছাসেবক লীগের সাধারণ সম্পাদক গ্রেফতার
আশুলিয়া থানা স্বেচ্ছাসেবক লীগের সাধারণ সম্পাদক গ্রেফতার

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আমলকির স্বাস্থ্য উপকারিতা
আমলকির স্বাস্থ্য উপকারিতা

২ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

কোরআনের আয়াতগুলো একে অন্যের ব্যাখ্যা করে
কোরআনের আয়াতগুলো একে অন্যের ব্যাখ্যা করে

২ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

১০ কাজে হজের প্রস্তুতি
১০ কাজে হজের প্রস্তুতি

৩ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

নদীতে ফিক্সড জাল পেতে মাছ ধরায় ফেনীতে ৪ জনের অর্থ ও কারাদণ্ড
নদীতে ফিক্সড জাল পেতে মাছ ধরায় ফেনীতে ৪ জনের অর্থ ও কারাদণ্ড

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

এনবিআর ভেঙে হলো দুই বিভাগ, অধ্যাদেশ জারি
এনবিআর ভেঙে হলো দুই বিভাগ, অধ্যাদেশ জারি

৯ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

যুক্তরাষ্ট্র-চীনের বাণিজ্য সমঝোতা, শেয়ার বাজার চাঙা
যুক্তরাষ্ট্র-চীনের বাণিজ্য সমঝোতা, শেয়ার বাজার চাঙা

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চুয়াডাঙ্গায় শিক্ষার্থীকে কুপিয়ে হত্যা
চুয়াডাঙ্গায় শিক্ষার্থীকে কুপিয়ে হত্যা

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সাবেক এমপি মমতাজ গ্রেপ্তার
সাবেক এমপি মমতাজ গ্রেপ্তার

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভাসানচর থেকে পালিয়ে এলো ৪০ রোহিঙ্গা
ভাসানচর থেকে পালিয়ে এলো ৪০ রোহিঙ্গা

১১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

সর্বাধিক পঠিত
যুক্তরাষ্ট্রের নাগরিকত্ব নিলেন হাসিনাপুত্র জয়, নিয়েছেন শপথ
যুক্তরাষ্ট্রের নাগরিকত্ব নিলেন হাসিনাপুত্র জয়, নিয়েছেন শপথ

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কেন যুদ্ধ থামাল ভারত-পাকিস্তান, রহস্য ফাঁস করলেন ট্রাম্প
কেন যুদ্ধ থামাল ভারত-পাকিস্তান, রহস্য ফাঁস করলেন ট্রাম্প

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাবেক এমপি মমতাজ গ্রেপ্তার
সাবেক এমপি মমতাজ গ্রেপ্তার

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুদ্ধ কোনও বলিউড মুভি নয়,  কেন বললেন ভারতের সাবেক সেনাপ্রধান
যুদ্ধ কোনও বলিউড মুভি নয়,  কেন বললেন ভারতের সাবেক সেনাপ্রধান

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তানকে নিয়ে জাতির উদ্দেশে ভাষণে যা বললেন মোদি
পাকিস্তানকে নিয়ে জাতির উদ্দেশে ভাষণে যা বললেন মোদি

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘যুদ্ধবিরতির অনুরোধ এসেছে ভারতের পক্ষ থেকে’
‘যুদ্ধবিরতির অনুরোধ এসেছে ভারতের পক্ষ থেকে’

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাম্পকে বিলাসবহুল জেট ‘উপহার’ দিচ্ছে কাতার? ঘনীভূত হচ্ছে বিতর্ক
ট্রাম্পকে বিলাসবহুল জেট ‘উপহার’ দিচ্ছে কাতার? ঘনীভূত হচ্ছে বিতর্ক

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আওয়ামী লীগের যাবতীয় কার্যক্রম নিষিদ্ধ করে প্রজ্ঞাপন জারি
আওয়ামী লীগের যাবতীয় কার্যক্রম নিষিদ্ধ করে প্রজ্ঞাপন জারি

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এনবিআর ভেঙে হলো দুই বিভাগ, অধ্যাদেশ জারি
এনবিআর ভেঙে হলো দুই বিভাগ, অধ্যাদেশ জারি

৯ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

আওয়ামী লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধের আড়ালে দেশে নাটকীয়তা চলছে : মির্জা আব্বাস
আওয়ামী লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধের আড়ালে দেশে নাটকীয়তা চলছে : মির্জা আব্বাস

২০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আওয়ামী লীগের নিবন্ধন স্থগিত: ইসি সচিব
আওয়ামী লীগের নিবন্ধন স্থগিত: ইসি সচিব

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‌‌‘সূর্য উঠলে দেখতে পাবেন’, আওয়ামী লীগের নিবন্ধন বাতিল প্রসঙ্গে সিইসি
‌‌‘সূর্য উঠলে দেখতে পাবেন’, আওয়ামী লীগের নিবন্ধন বাতিল প্রসঙ্গে সিইসি

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যে কারণে ইসরায়েল থেকে বিনিয়োগ প্রত্যাহার করে নিচ্ছে নরওয়ে
যে কারণে ইসরায়েল থেকে বিনিয়োগ প্রত্যাহার করে নিচ্ছে নরওয়ে

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

'ফেসবুক-ইউটিউবে আওয়ামী লীগের পক্ষে কথা বললেই গ্রেপ্তার'
'ফেসবুক-ইউটিউবে আওয়ামী লীগের পক্ষে কথা বললেই গ্রেপ্তার'

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নতুন ভিসা ও অভিবাসন নীতি চালু করেছে যুক্তরাজ্য
নতুন ভিসা ও অভিবাসন নীতি চালু করেছে যুক্তরাজ্য

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সুপরিকল্পিতভাবে পুশইন করছে বিএসএফ : বিজিবি মহাপরিচালক
সুপরিকল্পিতভাবে পুশইন করছে বিএসএফ : বিজিবি মহাপরিচালক

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নেতাকর্মীদের ধৈর্যের আহ্বান জামায়াত আমিরের
নেতাকর্মীদের ধৈর্যের আহ্বান জামায়াত আমিরের

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পরীক্ষার মুখে ভারতের কূটনৈতিক উচ্চাকাঙ্ক্ষা, রয়টার্সের বিশ্লেষণ
পরীক্ষার মুখে ভারতের কূটনৈতিক উচ্চাকাঙ্ক্ষা, রয়টার্সের বিশ্লেষণ

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

স্বর্ণের দাম আরও কমেছে
স্বর্ণের দাম আরও কমেছে

১৩ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

রাকিবুল-আকবরের ঝড়ে বাংলাদেশের রোমাঞ্চকর জয়
রাকিবুল-আকবরের ঝড়ে বাংলাদেশের রোমাঞ্চকর জয়

১৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কাতারের বিমান উপহার পাওয়া নিয়ে মুখ খুললেন ট্রাম্প
কাতারের বিমান উপহার পাওয়া নিয়ে মুখ খুললেন ট্রাম্প

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেওড়াপাড়ায় দুই বোনকে হত্যায় সিসিটিভিতে দেখতে পাওয়া ব্যক্তি গ্রেফতার
শেওড়াপাড়ায় দুই বোনকে হত্যায় সিসিটিভিতে দেখতে পাওয়া ব্যক্তি গ্রেফতার

১৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

গাজা যুদ্ধ নিয়ে নেতানিয়াহুকে এক হাত নিলেন ইসরায়েলের সাবেক সেনাপ্রধান
গাজা যুদ্ধ নিয়ে নেতানিয়াহুকে এক হাত নিলেন ইসরায়েলের সাবেক সেনাপ্রধান

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মিয়ানমার জান্তার বিমান হামলায় ১৭ শিক্ষার্থী নিহত: রিপোর্ট
মিয়ানমার জান্তার বিমান হামলায় ১৭ শিক্ষার্থী নিহত: রিপোর্ট

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বশেষ জীবিত মার্কিন-ইসরায়েলি জিম্মিকে মুক্তি দিল হামাস
সর্বশেষ জীবিত মার্কিন-ইসরায়েলি জিম্মিকে মুক্তি দিল হামাস

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চার দশকের বিদ্রোহের অবসান, নিজেদের বিলুপ্ত ঘোষণা করল কুর্দিরা
চার দশকের বিদ্রোহের অবসান, নিজেদের বিলুপ্ত ঘোষণা করল কুর্দিরা

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বেনজীরের স্ত্রীর দুবাইয়ের দুই ফ্ল্যাট জব্দের আদেশ, ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধ
বেনজীরের স্ত্রীর দুবাইয়ের দুই ফ্ল্যাট জব্দের আদেশ, ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধ

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‌‘সংঘাতের কৌশল’ না নিতে ইউরোপীয় শক্তিগুলোকে ইরানের হুঁশিয়ারি
‌‘সংঘাতের কৌশল’ না নিতে ইউরোপীয় শক্তিগুলোকে ইরানের হুঁশিয়ারি

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গ্রেফতার মমতাজ; এতদিন লুকিয়ে ছিলেন কোথায়?
গ্রেফতার মমতাজ; এতদিন লুকিয়ে ছিলেন কোথায়?

৩৭ মিনিট আগে | জাতীয়

ফেনীতে বিজিবির কড়া নজরদারি, টহল জোরদার
ফেনীতে বিজিবির কড়া নজরদারি, টহল জোরদার

২১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রিন্ট সর্বাধিক
অর্থ পাচারে সেভেন স্টার
অর্থ পাচারে সেভেন স্টার

প্রথম পৃষ্ঠা

ইউপিডিএফ নিষিদ্ধের দাবিতে রাঙামাটিতে মহাসমাবেশ
ইউপিডিএফ নিষিদ্ধের দাবিতে রাঙামাটিতে মহাসমাবেশ

পেছনের পৃষ্ঠা

জয় এখন মার্কিন নাগরিক গ্রহণ করেছেন পাসপোর্ট!
জয় এখন মার্কিন নাগরিক গ্রহণ করেছেন পাসপোর্ট!

প্রথম পৃষ্ঠা

বিশ্বকে পথ দেখাল সশস্ত্র বাহিনী
বিশ্বকে পথ দেখাল সশস্ত্র বাহিনী

প্রথম পৃষ্ঠা

আখের সঙ্গে ধান চাষে বদলে যাবে কৃষি অর্থনীতি
আখের সঙ্গে ধান চাষে বদলে যাবে কৃষি অর্থনীতি

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়ে শিগগিরই পিএইচডি
বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়ে শিগগিরই পিএইচডি

প্রথম পৃষ্ঠা

হাসিনার বিরুদ্ধে পাঁচ অভিযোগ
হাসিনার বিরুদ্ধে পাঁচ অভিযোগ

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রতিকূল পরিবেশেও বিশ্বে বাড়ছে বাংলাদেশি ডেনিমের চাহিদা
প্রতিকূল পরিবেশেও বিশ্বে বাড়ছে বাংলাদেশি ডেনিমের চাহিদা

পেছনের পৃষ্ঠা

শাহবাগে গরু ছাগল জবাই
শাহবাগে গরু ছাগল জবাই

পেছনের পৃষ্ঠা

জবাবদিহি ও শৃঙ্খলা প্রয়োজন চিকিৎসা খাতে
জবাবদিহি ও শৃঙ্খলা প্রয়োজন চিকিৎসা খাতে

প্রথম পৃষ্ঠা

আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের আড়ালে নাটক
আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের আড়ালে নাটক

প্রথম পৃষ্ঠা

চুরি দেখে ফেলায় দুই খালাকে খুন করে ১৪ বছরের ভাগনে!
চুরি দেখে ফেলায় দুই খালাকে খুন করে ১৪ বছরের ভাগনে!

প্রথম পৃষ্ঠা

আকস্মিক ঢাকা ত্যাগ পাকিস্তান হাইকমিশনারের
আকস্মিক ঢাকা ত্যাগ পাকিস্তান হাইকমিশনারের

পেছনের পৃষ্ঠা

কণ্ঠশিল্পী ও সাবেক এমপি মমতাজ গ্রেপ্তার
কণ্ঠশিল্পী ও সাবেক এমপি মমতাজ গ্রেপ্তার

পেছনের পৃষ্ঠা

ইনসাফের প্রতি দৃঢ় থাকার আহ্বান জামায়াত আমিরের
ইনসাফের প্রতি দৃঢ় থাকার আহ্বান জামায়াত আমিরের

প্রথম পৃষ্ঠা

নিবন্ধন স্থগিত আওয়ামী লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধ করে প্রজ্ঞাপন
নিবন্ধন স্থগিত আওয়ামী লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধ করে প্রজ্ঞাপন

প্রথম পৃষ্ঠা

সংঘর্ষে যুবলীগ নেতা নিহত বাড়িঘর ভাঙচুর আগুন
সংঘর্ষে যুবলীগ নেতা নিহত বাড়িঘর ভাঙচুর আগুন

পেছনের পৃষ্ঠা

কঠিন হলো ব্রিটেনে আসা ও স্থায়ী হওয়া
কঠিন হলো ব্রিটেনে আসা ও স্থায়ী হওয়া

পেছনের পৃষ্ঠা

দুই অতিরিক্ত কমিশনারের বিরুদ্ধে অনুসন্ধান শুরু
দুই অতিরিক্ত কমিশনারের বিরুদ্ধে অনুসন্ধান শুরু

প্রথম পৃষ্ঠা

শুভাঢ্যা খাল খননের কাজ করবে সেনাবাহিনী
শুভাঢ্যা খাল খননের কাজ করবে সেনাবাহিনী

নগর জীবন

যে স্বপ্ন পূরণ হলো না শাকিব খানের
যে স্বপ্ন পূরণ হলো না শাকিব খানের

শোবিজ

ঘুষ-দুর্নীতির ৯০৯ অভিযোগ-পরামর্শ
ঘুষ-দুর্নীতির ৯০৯ অভিযোগ-পরামর্শ

প্রথম পৃষ্ঠা

যেমন আছেন নাটকের সিনিয়র শিল্পীরা
যেমন আছেন নাটকের সিনিয়র শিল্পীরা

শোবিজ

স্বাধীনতাবিরোধীদের অবস্থান ব্যাখ্যা করার আহ্বান এনসিপির
স্বাধীনতাবিরোধীদের অবস্থান ব্যাখ্যা করার আহ্বান এনসিপির

প্রথম পৃষ্ঠা

দূরে তাকিয়ে সিদ্ধান্ত নিন, না হলে বিপদ হতে পারে
দূরে তাকিয়ে সিদ্ধান্ত নিন, না হলে বিপদ হতে পারে

নগর জীবন

১০ বছর পর খালাস পেলেন দুলু
১০ বছর পর খালাস পেলেন দুলু

নগর জীবন

পোশাককর্মী হত্যা মামলায় আইভীর জামিন নামঞ্জুর
পোশাককর্মী হত্যা মামলায় আইভীর জামিন নামঞ্জুর

পেছনের পৃষ্ঠা

পুলিশের হাতে থাকবে না মারণাস্ত্র, র‌্যাব পুনর্গঠন
পুলিশের হাতে থাকবে না মারণাস্ত্র, র‌্যাব পুনর্গঠন

প্রথম পৃষ্ঠা

ফেসবুকে নেতাদের বাহাস
ফেসবুকে নেতাদের বাহাস

প্রথম পৃষ্ঠা