শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, রবিবার, ২০ নভেম্বর, ২০২২

বিশ্বকাপের লড়াই মঞ্চ

রাশেদুর রহমান
প্রিন্ট ভার্সন
বিশ্বকাপের লড়াই মঞ্চ

কাতারে ফিফা বিশ্বকাপ শুরু হচ্ছে আজ। মধ্যপ্রাচ্যের ছোট এ দেশের পাঁচ শহরের ৮ স্টেডিয়ামে অনুষ্ঠিত হবে ৩২ দলের জমাটি লড়াই। ৬৪টি ম্যাচের এ আটটি স্টেডিয়াম তৈরি করা হয়েছে আরব ঐতিহ্যের কথা মাথায় রেখে। দৃষ্টিনন্দন এসব স্টেডিয়াম নিয়েই এ বিশেষ প্রতিবেদন-

 

লুসাইল আইকনিক স্টেডিয়াম

কাতার বিশ্বকাপের ফাইনাল ভেন্যু লুসাইল আইকনিক স্টেডিয়াম। বিশ্বচ্যাম্পিয়ন হওয়ার লড়াইয়ে এ মাঠেই আগামী ১৮ ডিসেম্বর লড়াইয়ে নামবে সেরা দুটি দল। লুসাইল স্টেডিয়াম ডিজাইন করেছে ব্রিটিশ প্রতিষ্ঠান ফস্টার ও পার্টনারস। চমৎকার ডিজাইনের এ স্টেডিয়ামটি দেখতে অনেকটা আরবীয় বৌলের মতো। আরবের ঐতিহ্যের সঙ্গে মিশে আছে এ বৌল। প্রাচীনকাল থেকে খাবার পরিবেশনের জন্য তারা ব্যবহার করছে ভিন্ন ধরনের এ বৌল। মোটামুটি গোলাকৃতির বলে মনে হলেও তা আসলে খানিকটা চ্যাপ্টা প্রকৃতির। অনেকটা ডিমের মতো। উপর থেকে দেখলে লুসাইল স্টেডিয়ামকেও তাই মনে হবে।

এ স্টেডিয়ামে গ্রুপ পর্বের ছয়টি ম্যাচসহ মোট ১০টি ম্যাচ অনুষ্ঠিত হবে। এর মধ্যে আছে শেষ ষোলোর একটি, কোয়ার্টার ফাইনালের একটি, সেমিফাইনালের একটি এবং ফাইনাল ম্যাচ। কাতার বিশ্বকাপের ভেন্যুগুলোর মধ্যে দর্শক ধারণক্ষমতার দিক থেকে সবচেয়ে বড় হলো লুসাইল স্টেডিয়াম। স্টেডিয়ামটিতে ৮০ হাজার দর্শক বিশ্বকাপের ম্যাচ দেখতে পারবেন। কাতারের রাজধানী দোহা থেকে ২০ কিলোমিটার উত্তরে লুসাইল শহরে স্টেডিয়ামটি অবস্থিত। ৭৬৭ মিলিয়ন ডলার ব্যয়ে নির্মিত স্টেডিয়ামটির নির্মাণকাজ শুরু হয় ২০১৭ সালে, যা ২০২১ সালে শেষ হয়।

 

আল বায়েত স্টেডিয়াম

কাতার বিশ্বকাপের আরও একটি নান্দনিক স্টেডিয়াম আল বায়েত। এ মাঠেই শুরু হবে বিশ্বকাপের লড়াই। উদ্বোধনী ম্যাচে খেলবে কাতার-ইকুয়েডর। এ মাঠেই হবে জাঁকজমকপূর্ণ উদ্বোধনী অনুষ্ঠান। কাতারের রাজধানী দোহা থেকে ৫০ কিলোমিটার উত্তরের আল খোরে অবস্থিত আল বায়েত স্টেডিয়াম। ৮৪৭ মিলিয়ন ডলার ব্যয়ে নির্মিত তাঁবু আকৃতির এ স্টেডিয়ামটির নির্মাণকাজ শুরু হয় ২০১৪ সালে, যা ২০২১ সালের শেষদিকে সম্পন্ন হয়। আল বায়েত স্টেডিয়াম তৈরির সময়ও মাথায় রাখা হয়েছিল আরবীয় ঐতিহ্য। বেদুইনদের জীবনযাত্রায় তাঁবুর গুরুত্ব অনেক। তারা এক স্থান থেকে আরেক স্থানে বসত গড়ত এ তাঁবুতেই। ৬০ হাজার দর্শক ধারণক্ষমতার এ স্টেডিয়ামে একটি সেমিফাইনাল আর কোয়ার্টার ফাইনালসহ বিশ্বকাপের ৮টি ম্যাচ অনুষ্ঠিত হবে।

 

এডুকেশন সিটি স্টেডিয়াম

কাতারের রাজধানী দোহার অদূরে অবস্থিত আল-রাইয়ান শহর। এ শহরেই অবস্থিত এডুকেশন সিটি স্টেডিয়াম। এ স্টেডিয়ামকে কাতার ফাউন্ডেশন স্টেডিয়াম নামেও অনেকে চেনেন। স্টেডিয়ামটির বাইরের দিক হীরার মতো দেখা যায় বলে এটি মরুভূমির হীরা (ডেজার্টস ডায়মন্ড) বলেও পরিচিত। এ স্টেডিয়ামের চারপাশে অনেক শিক্ষা প্রতিষ্ঠান আছে। এ কারণেই এ স্টেডিয়ামকে এডুকেশন সিটি স্টেডিয়াম বলা হয়। ২০১৫ থেকে ২০২০ সাল পর্যন্ত চলা স্টেডিয়ামটির নির্মাণকাজে ৭০০ মিলিয়ন ডলারেরও বেশি খরচ হয়েছে। এ স্টেডিয়ামের ডিজাইন করেছে প্যাটার্ন ডিজাইন প্রতিষ্ঠান। এ মাঠটি তৈরি করতে ব্যবহার করা হয়েছে গ্রিন ম্যাটেরিয়াল। এজন্য পৃথিবীর সবচেয়ে পরিবেশবান্ধব স্টেডিয়ামগুলোর একটি এটি। ৪০ হাজার দর্শক ধারণক্ষমতার এ স্টেডিয়ামে এবারের বিশ্বকাপের ১টি কোয়ার্টার ফাইনালসহ ৮টি ম্যাচ অনুষ্ঠিত হবে।

 

 স্টেডিয়াম ৯৭৪

কাতারের রাজধানী দোহায় অবস্থিত স্টেডিয়াম ৯৭৪ এর পূর্ব নাম রাস আবু আবুদ স্টেডিয়াম। ৯৭৪টি কনটেইনার ব্যবহার করে এ স্টেডিয়াম তৈরি করা হয়েছে। এ কারণেই মাঠের নাম রাখা হয়েছে ৯৭৪ স্টেডিয়াম। এ ছাড়াও কাতারের ডায়াল কোডও এটাই। এ স্টেডিয়ামটির নির্মাণকাজ ২০১৭ সালে শুরু হয়, যা ২০২১ সালে এসে সম্পন্ন হয়। ৪০ হাজার দর্শক ধারণক্ষমতার এ স্টেডিয়ামে এবারের বিশ্বকাপের গ্রুপ পর্বের ৬টি এবং শেষ ষোলোর একটি ম্যাচ অনুষ্ঠিত হবে। বিশ্বকাপের পর এ স্টেডিয়ামটি সরিয়ে নেওয়া হবে। উরুগুয়েতে এ স্টেডিয়াম স্থানান্তরিত হওয়ার কথা রয়েছে। অভিনব পদ্ধতিতেই তৈরি করা হয়েছে ৯৭৪ স্টেডিয়াম। এর ডিজাইন করেছে ফেনউইক আইরিবারেন আর্কিটেক্টস।

 

আহমাদ বিন আলী স্টেডিয়াম

আহমাদ বিন আলী স্টেডিয়াম, আল রাইয়ান স্টেডিয়াম নামেও পরিচিত। আল রাইয়ান শহরের দুটি স্টেডিয়ামে এবার বিশ্বকাপ অনুষ্ঠিত হবে। কাতারের সবচেয়ে সফল ক্লাব আল রাইয়ানের হোম গ্রাউন্ড এটি। শহরের সঙ্গে মরুভূমির সংযোগস্থানে অবস্থিত এ স্টেডিয়ামের কাজ ২০১৬ সালের প্রথমদিকে শুরু হয়। বিশ্বকাপে এর ধারণক্ষমতা প্রায় ৪০ হাজার হলেও বিশ্বকাপের পর তা কমিয়ে ২১ হাজার করা হবে। বিশ্বকাপের ৭টি ম্যাচ অনুষ্ঠিত হবে এ স্টেডিয়ামে। এর মধ্যে একটি আছে নকআউট পর্বের ম্যাচ। এ স্টেডিয়ামটি তৈরি করার সময়ও ডিজাইনাররা ব্যবহার করেছেন কাতারের ইতিহাস-ঐতিহ্য আর প্রকৃতি। স্টেডিয়ামটির দিকে তাকালেই দর্শকদের মনে পড়বে মরুভূমির সৌন্দর্যের কথা।

 

খলিফা ইন্টারন্যাশনাল স্টেডিয়াম

১৯৭৬ সালে নির্মিত এ স্টেডিয়ামটিই কাতারের প্রধান ফুটবল স্টেডিয়াম। এটিই একমাত্র ভেন্যু, যেটি কাতার বিশ্বকাপের আয়োজক স্বত্ব লাভের আগে থেকেই বিদ্যমান ছিল। অবশ্য এরপর সংস্কার কাজের মাধ্যমে স্টেডিয়ামের রূপ অনেকটাই বদলে ফেলা হয়েছে। স্টেডিয়ামের কাজ ২০১৪ সালে শুরু হয়। খলিফা ইন্টারন্যাশনাল স্টেডিয়াম কাতার জাতীয় দলের মাঠ। এখানেই ২০১১ সালের এশিয়ান কাপের ফাইনাল এবং ২০১৯ সালের ক্লাব বিশ্বকাপের ফাইনাল অনুষ্ঠিত হয়েছে। যে ম্যাচে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করেছে লিভারপুল ও ফ্লেমেঙ্গো। কাতার বিশ্বকাপের ৮টি ম্যাচ অনুষ্ঠিত হবে খলিফা ইন্টারন্যাশনাল স্টেডিয়ামে। এর মধ্যে শেষ ষোলোর একটি ছাড়াও আছে তৃতীয় স্থান নির্ধারণী ম্যাচ।

 

আল থুমামা স্টেডিয়াম

কাতার বিশ্বকাপের আরও একটি স্টেডিয়াম আল থুমামা। সেন্ট্রাল দোহা থেকে ১২ কিলোমিটার দূরে হামাদ আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরের কাছে অবস্থিত আল থুমামা স্টেডিয়াম। এটি গাহফিয়ার আদলে নির্মিত। গাহফিয়া হচ্ছে মধ্যপ্রাচ্যজুড়ে পুরুষদের পরিধানের একটি ঐতিহ্যবাহী টুপি। আল থুমামা স্টেডিয়ামে ৪০ হাজার দর্শক ধারণক্ষমতার গ্যালারি রয়েছে। অবশ্য বিশ্বকাপের পর এর ধারণক্ষমতা অর্ধেকে নামিয়ে আনা হবে। কাতার বিশ্বকাপের ৮টি ম্যাচ অনুষ্ঠিত হবে আল থুমামা স্টেডিয়ামে। এর মধ্যে শেষ ষোলোর একটি এবং কোয়ার্টার ফাইনালের একটি ম্যাচও আছে।

 

আল জানুব স্টেডিয়াম

আল ওয়াকরাহ শহরটি সমুদ্রের খুব কাছে অবস্থিত। এ শহরেই আছে বিশ্বকাপের স্টেডিয়াম আল জানুব। ফিশিং বোটের আদলে তৈরি করা হয়েছে এ স্টেডিয়াম। দূর থেকে দেখলে একটি নৌকা বলেই ভ্রম হয়। দৃষ্টিনন্দন এ স্টেডিয়ামটি ডিজাইন করেছেন জাহা হাদিদ। কাতার বিশ্বকাপের ৭টি ম্যাচ অনুষ্ঠিত হবে ৪০ হাজার দর্শক ধারণক্ষমতার এ স্টেডিয়ামে। গ্রুপ পর্বের ৬টি ম্যাচ ছাড়াও শেষ ষোলর একটি ম্যাচ অনুষ্ঠিত হবে এ মাঠে।

এই বিভাগের আরও খবর
সর্বশেষ খবর
বিএনপিকে ক্ষেপিয়ে কীভাবে মাঠে টিকে থাকবেন : ইলিয়াস
বিএনপিকে ক্ষেপিয়ে কীভাবে মাঠে টিকে থাকবেন : ইলিয়াস

১ সেকেন্ড আগে | জাতীয়

মেক্সিকো সীমান্তে নতুন দেয়ালের অনুমোদন, তোপের মুখে ট্রাম্প
মেক্সিকো সীমান্তে নতুন দেয়ালের অনুমোদন, তোপের মুখে ট্রাম্প

১ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শান্ত-মারিয়াম বিশ্ববিদ্যালয়ে জুলাই গণ-অভ্যুত্থানের বর্ষপূর্তি পালন
শান্ত-মারিয়াম বিশ্ববিদ্যালয়ে জুলাই গণ-অভ্যুত্থানের বর্ষপূর্তি পালন

৬ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

জামায়াতের সমাবেশে যাওয়ার পথে সড়ক দুর্ঘটনায় দুইজন নিহত
জামায়াতের সমাবেশে যাওয়ার পথে সড়ক দুর্ঘটনায় দুইজন নিহত

১১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ভারতীয় এয়ারলাইনসের ওপর নিষেধাজ্ঞার মেয়াদ বাড়ালো পাকিস্তান
ভারতীয় এয়ারলাইনসের ওপর নিষেধাজ্ঞার মেয়াদ বাড়ালো পাকিস্তান

৩৩ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

২০২৬ বিশ্বকাপের টিকিটের মূল্য প্রকাশ, কিনবেন যেভাবে
২০২৬ বিশ্বকাপের টিকিটের মূল্য প্রকাশ, কিনবেন যেভাবে

৩৬ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

কনসার্টে পরকীয়ার ভিডিও ভাইরাল হওয়ার পর সেই মার্কিন সিইও বরখাস্ত
কনসার্টে পরকীয়ার ভিডিও ভাইরাল হওয়ার পর সেই মার্কিন সিইও বরখাস্ত

৪৭ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জামায়াতের জাতীয় সমাবেশের প্রথম পর্ব শুরু
জামায়াতের জাতীয় সমাবেশের প্রথম পর্ব শুরু

৫৪ মিনিট আগে | রাজনীতি

সোশ্যাল মিডিয়ার পাসওয়ার্ড হ্যাক হয়েছে কিনা বুঝবেন যেভাবে
সোশ্যাল মিডিয়ার পাসওয়ার্ড হ্যাক হয়েছে কিনা বুঝবেন যেভাবে

৫৭ মিনিট আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে জামায়াত নেতাকর্মীদের ঢল
সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে জামায়াত নেতাকর্মীদের ঢল

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

অসুস্থ বাকশক্তিহীন পিতার পাশে বসুন্ধরা শুভসংঘ
অসুস্থ বাকশক্তিহীন পিতার পাশে বসুন্ধরা শুভসংঘ

১ ঘণ্টা আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

এনসিপির নৈতিকতা নিয়ে প্রশ্ন তুলেছেন নীলা ইসরাফিল
এনসিপির নৈতিকতা নিয়ে প্রশ্ন তুলেছেন নীলা ইসরাফিল

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কিছু বিকৃত মস্তিষ্কের লোক ছাত্রদের দল গঠনের বুদ্ধি দিয়েছে : কর্নেল অলি
কিছু বিকৃত মস্তিষ্কের লোক ছাত্রদের দল গঠনের বুদ্ধি দিয়েছে : কর্নেল অলি

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

স্বৈরাচারবিরোধী সংগ্রামে অনন্য তারেক রহমান
স্বৈরাচারবিরোধী সংগ্রামে অনন্য তারেক রহমান

১ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় বিএনপির মৌন মিছিল
ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় বিএনপির মৌন মিছিল

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পাল্টে যেতে পারে পেনাল্টির নিয়ম
পাল্টে যেতে পারে পেনাল্টির নিয়ম

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কেন ইসরায়েলি সেনাদের মধ্যে আত্মহত্যার প্রবণতা বেড়েছে?
কেন ইসরায়েলি সেনাদের মধ্যে আত্মহত্যার প্রবণতা বেড়েছে?

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৬০ লাখ টাকার সিগারেট ও মোবাইল সেট উদ্ধার
৬০ লাখ টাকার সিগারেট ও মোবাইল সেট উদ্ধার

২ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

বগুড়ায় জোড়া খুন: ফাঁসির দাবিতে এলাকাবাসীর মানববন্ধন
বগুড়ায় জোড়া খুন: ফাঁসির দাবিতে এলাকাবাসীর মানববন্ধন

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চুরির টাকার ভাগ নিয়ে দ্বন্দ্বে প্রাণ গেল যুবকের, গ্রেফতার ১
চুরির টাকার ভাগ নিয়ে দ্বন্দ্বে প্রাণ গেল যুবকের, গ্রেফতার ১

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সিলেটে একদিনে ৮ জনের প্রাণহানি
সিলেটে একদিনে ৮ জনের প্রাণহানি

২ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

‘ডেথ সেলে’ অমানবিক জীবন কাটাচ্ছেন ইমরান খান, দাবি পিটিআইয়ের
‘ডেথ সেলে’ অমানবিক জীবন কাটাচ্ছেন ইমরান খান, দাবি পিটিআইয়ের

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফিলিস্তিনিদের ভেড়াগুলোকেও হত্যা করছে ইসরায়েলিরা
ফিলিস্তিনিদের ভেড়াগুলোকেও হত্যা করছে ইসরায়েলিরা

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ক্যাম্প ন্যুতে ফেরার অপেক্ষা বাড়ল বার্সেলোনার
ক্যাম্প ন্যুতে ফেরার অপেক্ষা বাড়ল বার্সেলোনার

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সোহাগ ওরফে লাল চাঁদের মৃত্যু : বিক্ষিপ্ত ভাবনা
সোহাগ ওরফে লাল চাঁদের মৃত্যু : বিক্ষিপ্ত ভাবনা

২ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

গোপালগঞ্জে শনিবার সকাল ৬টা থেকে রাত ৮টা পর্যন্ত কারফিউ শিথিল
গোপালগঞ্জে শনিবার সকাল ৬টা থেকে রাত ৮টা পর্যন্ত কারফিউ শিথিল

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ঢাকা ও আশপাশের এলাকায় তাপমাত্রা বাড়বে
ঢাকা ও আশপাশের এলাকায় তাপমাত্রা বাড়বে

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাজা চার্লসের পোর্ট্রেট আঁকল নারী রোবট
রাজা চার্লসের পোর্ট্রেট আঁকল নারী রোবট

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জমি নিয়ে বিরোধে ভাইয়ের হাতে ভাই খুন
জমি নিয়ে বিরোধে ভাইয়ের হাতে ভাই খুন

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জামায়াতের সমাবেশকে কেন্দ্র করে ঢাবি শিক্ষার্থীদের জরুরি নির্দেশনা
জামায়াতের সমাবেশকে কেন্দ্র করে ঢাবি শিক্ষার্থীদের জরুরি নির্দেশনা

৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সর্বাধিক পঠিত
চার গোষ্ঠী মিলে গঠন করেছে সাবমেরিন ক্যাবল কনসোর্টিয়াম : পিনাকী
চার গোষ্ঠী মিলে গঠন করেছে সাবমেরিন ক্যাবল কনসোর্টিয়াম : পিনাকী

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কনসার্টে সিইও-র সাথে এইচআর প্রধানের ‘পরকীয়া’! ভাইরাল ভিডিও স্ত্রীর হাতে
কনসার্টে সিইও-র সাথে এইচআর প্রধানের ‘পরকীয়া’! ভাইরাল ভিডিও স্ত্রীর হাতে

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যেদিন শেখ মুজিবের কবর জিয়ারত করেছিলেন তারেক রহমান
যেদিন শেখ মুজিবের কবর জিয়ারত করেছিলেন তারেক রহমান

১৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভারতের তেল শোধনাগারের ওপর ইইউর নিষেধাজ্ঞা
ভারতের তেল শোধনাগারের ওপর ইইউর নিষেধাজ্ঞা

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সরকারের কোলে একদল, কাঁধে আরেক দল : মির্জা আব্বাস
সরকারের কোলে একদল, কাঁধে আরেক দল : মির্জা আব্বাস

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভুল করে গির্জায় হামলা, ট্রাম্পকে জানালেন নেতানিয়াহু
ভুল করে গির্জায় হামলা, ট্রাম্পকে জানালেন নেতানিয়াহু

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এনসিপির ‘মার্চ টু গোপালগঞ্জ’ খতিয়ে দেখা দরকার : এ্যানি
এনসিপির ‘মার্চ টু গোপালগঞ্জ’ খতিয়ে দেখা দরকার : এ্যানি

১৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মসজিদ ব্যবস্থাপনা নীতিমালা দ্রুত গেজেট আকারে প্রকাশ করা হবে: ধর্ম উপদেষ্টা
মসজিদ ব্যবস্থাপনা নীতিমালা দ্রুত গেজেট আকারে প্রকাশ করা হবে: ধর্ম উপদেষ্টা

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এনসিপির নৈতিকতা নিয়ে প্রশ্ন তুলেছেন নীলা ইসরাফিল
এনসিপির নৈতিকতা নিয়ে প্রশ্ন তুলেছেন নীলা ইসরাফিল

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

স্বৈরাচার হাসিনাকে দেশছাড়া করা শক্তিকে আগামীতেও ঐক্যবদ্ধ থাকতে হবে: রাষ্ট্রদূত মুশফিক
স্বৈরাচার হাসিনাকে দেশছাড়া করা শক্তিকে আগামীতেও ঐক্যবদ্ধ থাকতে হবে: রাষ্ট্রদূত মুশফিক

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ওপেনিংয়ে নেমে সাকিব ঝড়,  বল হাতেও পেলেন উইকেট
ওপেনিংয়ে নেমে সাকিব ঝড়, বল হাতেও পেলেন উইকেট

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হামজা ও শমিতকে ছাড়াই নেপাল সফরে বাংলাদেশ
হামজা ও শমিতকে ছাড়াই নেপাল সফরে বাংলাদেশ

২২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

চূড়ান্ত সংগ্রামের ঘোষণা দিয়েছিলেন তারেক রহমান : রিজভী
চূড়ান্ত সংগ্রামের ঘোষণা দিয়েছিলেন তারেক রহমান : রিজভী

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ইউক্রেনের নতুন প্রধানমন্ত্রী ইউলিয়া
ইউক্রেনের নতুন প্রধানমন্ত্রী ইউলিয়া

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কিছু বিকৃত মস্তিষ্কের লোক ছাত্রদের দল গঠনের বুদ্ধি দিয়েছে : কর্নেল অলি
কিছু বিকৃত মস্তিষ্কের লোক ছাত্রদের দল গঠনের বুদ্ধি দিয়েছে : কর্নেল অলি

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মসজিদ ব্যবস্থাপনা নীতিমালা দ্রুত গেজেট আকারে প্রকাশ করা হবে : ধর্ম উপদেষ্টা
মসজিদ ব্যবস্থাপনা নীতিমালা দ্রুত গেজেট আকারে প্রকাশ করা হবে : ধর্ম উপদেষ্টা

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শসার দামে সেঞ্চুরি, বেড়েছে সবজি ও মুরগি দাম
শসার দামে সেঞ্চুরি, বেড়েছে সবজি ও মুরগি দাম

২২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

গর্ভে থাকা অবস্থায়ই বিক্রির চুক্তি, শিশু পাচারের ভয়ংকর চিত্র
গর্ভে থাকা অবস্থায়ই বিক্রির চুক্তি, শিশু পাচারের ভয়ংকর চিত্র

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশে স্টারলিংক কার্যক্রমের প্রশংসা স্পেসএক্স'র ভাইস প্রেসিডেন্টের
বাংলাদেশে স্টারলিংক কার্যক্রমের প্রশংসা স্পেসএক্স'র ভাইস প্রেসিডেন্টের

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সামনে আরেকটি লড়াই আসছে : নাহিদ ইসলাম
সামনে আরেকটি লড়াই আসছে : নাহিদ ইসলাম

১৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বাংলাদেশে জাতিসংঘের মানবাধিকার মিশনের কার্যক্রম শুরু
বাংলাদেশে জাতিসংঘের মানবাধিকার মিশনের কার্যক্রম শুরু

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভিসায় তথ্য গোপন করলে যুক্তরাষ্ট্রে প্রবেশে আজীবন নিষেধাজ্ঞা
ভিসায় তথ্য গোপন করলে যুক্তরাষ্ট্রে প্রবেশে আজীবন নিষেধাজ্ঞা

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মার্কিন কূটনীতিকদের বিদেশি নির্বাচন নিয়ে মতামত না দিতে নির্দেশ
মার্কিন কূটনীতিকদের বিদেশি নির্বাচন নিয়ে মতামত না দিতে নির্দেশ

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শহীদ মুগ্ধকে নিয়ে ফেসবুকে ভাই স্নিগ্ধের আবেগময় স্মৃতিচারণা
শহীদ মুগ্ধকে নিয়ে ফেসবুকে ভাই স্নিগ্ধের আবেগময় স্মৃতিচারণা

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চলতি মাসে জুলাই সনদ না হলে দায় সরকার আর ঐকমত্য কমিশনের : সালাহউদ্দিন
চলতি মাসে জুলাই সনদ না হলে দায় সরকার আর ঐকমত্য কমিশনের : সালাহউদ্দিন

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

গোপালগঞ্জে কারফিউয়ের সময় আরও বাড়ল
গোপালগঞ্জে কারফিউয়ের সময় আরও বাড়ল

১৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আজ জামায়াতের মহাসমাবেশ, প্রস্তুত সোহরাওয়ার্দী
আজ জামায়াতের মহাসমাবেশ, প্রস্তুত সোহরাওয়ার্দী

১০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

গোপালগঞ্জে ৭৫ জনের নামে পুলিশের মামলা, অজ্ঞাত আসামি ৪০০
গোপালগঞ্জে ৭৫ জনের নামে পুলিশের মামলা, অজ্ঞাত আসামি ৪০০

২৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বাংলাদেশে আসন্ন নির্বাচনকে স্বাগত জানাল ভারত
বাংলাদেশে আসন্ন নির্বাচনকে স্বাগত জানাল ভারত

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে জামায়াত নেতাকর্মীদের ঢল
সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে জামায়াত নেতাকর্মীদের ঢল

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রিন্ট সর্বাধিক
রোগী নেই দেড় হাজার কোটি টাকার হাসপাতালে
রোগী নেই দেড় হাজার কোটি টাকার হাসপাতালে

পেছনের পৃষ্ঠা

বিএনপিতে শুদ্ধি অভিযান
বিএনপিতে শুদ্ধি অভিযান

প্রথম পৃষ্ঠা

গোপালগঞ্জজুড়ে গ্রেপ্তার আতঙ্ক
গোপালগঞ্জজুড়ে গ্রেপ্তার আতঙ্ক

প্রথম পৃষ্ঠা

কুড়িয়ে পাওয়া ১৫ লাখ টাকা ফেরত দিলেন চালক
কুড়িয়ে পাওয়া ১৫ লাখ টাকা ফেরত দিলেন চালক

পেছনের পৃষ্ঠা

কুমিল্লায় এক খন্ড হংকং নগরীর গল্প!
কুমিল্লায় এক খন্ড হংকং নগরীর গল্প!

শনিবারের সকাল

আজকের ভগ্যচক্র
আজকের ভগ্যচক্র

আজকের রাশি

অপরাজিত থাকার প্রত্যাশা আফঈদাদের
অপরাজিত থাকার প্রত্যাশা আফঈদাদের

মাঠে ময়দানে

এপিএসের পোষা বিড়াল যখন মন্ত্রী
এপিএসের পোষা বিড়াল যখন মন্ত্রী

প্রথম পৃষ্ঠা

বড় ধাক্কার মুখে রাজস্ব খাত
বড় ধাক্কার মুখে রাজস্ব খাত

প্রথম পৃষ্ঠা

সবজি মুরগির দাম চড়া নাগালের বাইরে ইলিশ
সবজি মুরগির দাম চড়া নাগালের বাইরে ইলিশ

পেছনের পৃষ্ঠা

জনগণের সম্মতি নিয়ে নির্বাচন করতে হবে
জনগণের সম্মতি নিয়ে নির্বাচন করতে হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

গোপালগঞ্জে গোয়েন্দা ব্যর্থতা ছিল
গোপালগঞ্জে গোয়েন্দা ব্যর্থতা ছিল

প্রথম পৃষ্ঠা

পরিকল্পিতভাবে অশান্ত করা হচ্ছে দেশ
পরিকল্পিতভাবে অশান্ত করা হচ্ছে দেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

নান্দনিক নওয়াববাড়ি মসজিদ
নান্দনিক নওয়াববাড়ি মসজিদ

শনিবারের সকাল

শান্তির নীড় মাটির ঘর
শান্তির নীড় মাটির ঘর

পেছনের পৃষ্ঠা

ব্যাংকঋণ যাচ্ছে সরকারি বন্ডে
ব্যাংকঋণ যাচ্ছে সরকারি বন্ডে

পেছনের পৃষ্ঠা

আমাদের কালের মিষ্টি নায়িকা কবরী
আমাদের কালের মিষ্টি নায়িকা কবরী

শোবিজ

জুলাই গণ অভ্যুত্থান স্মরণে প্রতীকী ম্যারাথন
জুলাই গণ অভ্যুত্থান স্মরণে প্রতীকী ম্যারাথন

মাঠে ময়দানে

কৃষি হাসপাতাল ও পাঠাগার ঘিরে আশার আলো
কৃষি হাসপাতাল ও পাঠাগার ঘিরে আশার আলো

শনিবারের সকাল

ভুটানে সাবিনা-ঋতুপর্ণার ডাবল হ্যাটট্রিক
ভুটানে সাবিনা-ঋতুপর্ণার ডাবল হ্যাটট্রিক

মাঠে ময়দানে

নেপালের বিপক্ষে প্রীতি ম্যাচে খেলবেন না
নেপালের বিপক্ষে প্রীতি ম্যাচে খেলবেন না

মাঠে ময়দানে

হাসিনার সম্পদের তথ্য গোপনে করার কিছু নেই
হাসিনার সম্পদের তথ্য গোপনে করার কিছু নেই

প্রথম পৃষ্ঠা

ব্যাটিংয়ে কাইলি মায়ার্স বোলিংয়ে খালেদ
ব্যাটিংয়ে কাইলি মায়ার্স বোলিংয়ে খালেদ

মাঠে ময়দানে

যুবাদের সিরিজ জয়ের ম্যাচ আজ
যুবাদের সিরিজ জয়ের ম্যাচ আজ

মাঠে ময়দানে

বন্ধুর স্বপ্ন পূরণে ‘আগুনের পরশমণি’
বন্ধুর স্বপ্ন পূরণে ‘আগুনের পরশমণি’

শোবিজ

২৪ ঘণ্টায় ৭০ হাজার জার্সি বিক্রি
২৪ ঘণ্টায় ৭০ হাজার জার্সি বিক্রি

মাঠে ময়দানে

পাঁচ চলচ্চিত্রে আফজাল হোসেন
পাঁচ চলচ্চিত্রে আফজাল হোসেন

শোবিজ

মোমেন্টাম ধরে রাখতে চান টাইগাররা
মোমেন্টাম ধরে রাখতে চান টাইগাররা

মাঠে ময়দানে

১৩ হাজারি ক্লাবে বাটলার
১৩ হাজারি ক্লাবে বাটলার

মাঠে ময়দানে

অবসর শেষে মৎস্য খামার
অবসর শেষে মৎস্য খামার

শনিবারের সকাল