শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, রবিবার, ২৭ এপ্রিল, ২০১৪

দেশীয় শিল্প ভোক্তা স্বার্থ রক্ষায়

আমদানি করা কাগজের মান পরীক্ষার পক্ষে সবাই

নিজস্ব প্রতিবেদক
প্রিন্ট ভার্সন
আমদানি করা কাগজের মান পরীক্ষার পক্ষে সবাই

শিল্প ও বাণিজ্য মন্ত্রণালয়, বাংলাদেশ স্ট্যান্ডার্ড অ্যান্ড টেস্টিং ইনস্টিটিউট (বিএসটিআই) এবং দেশের ব্যবসায়ী ও শিল্পপতিদের শীর্ষ সংগঠন এফবিসিসিআই দেশীয় শিল্প ও ভোক্তা অধিকার নিশ্চিত করার স্বার্থে আমদানি করা কাগজের মান বিএসটিআইর মাধ্যমে যাচাই করে ছাড়পত্র দেওয়ার সুপারিশ করেছে। তারা বলেছে, না হলে কেবল দেশের কাগজশিল্পই ধ্বংস হয়ে যাবে না, আমদানি করা নিম্নমানের ও তেজস্ক্রিয় রাসায়নিকযুক্ত কাগজ থেকে মানবদেহের জন্য ক্ষতিকর নানা রোগবালাইও ছড়িয়ে পড়তে পারে। এসব বিবেচনায় আমদানি করা কাগজের মান পরীক্ষার জন্য প্রয়োজনীয় সব মেশিন আমদানি করে স্থাপনও করেছে বিএসটিআই। কিন্তু খোঁড়া যুক্তি তুলে এ উদ্যোগ বাধাগ্রস্ত করার অপচেষ্টা করছে কিছু আমদানিকারক। আশি ও নব্বইয়ের দশকে যেমনটি তৈরি পোশাক রপ্তানিকারকরা করেছিলেন দেশের বস্ত্র খাতের টেক্সটাইল ও স্পিনিং মিলগুলোর বিপক্ষে।

জানা গেছে, শুরুতে বাংলাদেশের বস্ত্র খাতের আমদানির ওপর নিয়ন্ত্রণারোপের প্রস্তাবে তৈরি পোশাকশিল্পের মালিকরাও এমনই বিরোধিতা করেছিলেন। তখন পোশাকশিল্প মালিকদের বোল ছিল- দেশের টেক্সটাইল ও স্পিনিং মিলগুলোর উৎপাদিত বস্ত্র ও সুতার মান খারাপ এবং সময়মতো সরবরাহ করতে পারবে না। এতে রপ্তানি বিলম্বিত হবে, বিদেশি ক্রেতা হাতছাড়া হয়ে যাবে। তখন পোশাকশিল্প মালিকদের সেই খোঁড়া অজুহাত শোনেনি সরকার। তারই ফলে ৭০ হাজার কোটি টাকার বিনিয়োগ আর বিপুল কর্মসংস্থান সমৃদ্ধ হয়ে উঠেছে বাংলাদেশের বস্ত্র খাত। এখন দেশের কারখানায় উৎপাদিত বস্ত্র ও সুতা দিয়েই বাংলাদেশের ওভেন পোশাকের ৩০ ও নিটওয়্যারের ৯০ ভাগ পোশাক তৈরির পর বিদেশে রপ্তানি হচ্ছে।

দেশে উৎপাদিত কাগজের মান সবসময়ই পরীক্ষা করছে বিএসটিআই। বাংলাদেশ থেকে বিভিন্ন দেশে রপ্তানি হওয়া পণ্যের চালানের মানও পরীক্ষা করে ছাড় করছে পাশের দেশ ভারতসহ অন্যরা। জনস্বার্থ ও দেশীয় শিল্পের স্বার্থরক্ষার পাশাপাশি আইনানুযায়ী পণ্য আমদানি নিশ্চিত করার জন্য দুনিয়াজুড়েই আমদানিপণ্যের মান যাচাই করা হয়। বাংলাদেশ থেকে রপ্তানি হওয়া হলুদের গুঁড়া পরীক্ষা করে ফেরত দিয়েছে যুক্তরাষ্ট্র। এ ছাড়া আমাদের দেশে উৎপাদিত চিংড়ি ইউরোপের মানের সঙ্গে সামঞ্জস্যপূর্ণ না হওয়ায় তারা আমদানিই বন্ধ করে দিয়েছে। বাংলাদেশ থেকে ভারতে রপ্তানি হওয়া ব্যাটারিসহ সব ধরনের পণ্য দেশটির স্থলবন্দর থেকে নমুনা নিয়ে কেন্দ্রীয় ল্যাবরেটরিতে পরীক্ষা করা হয়। এতে দুই মাসের মতো সময় লাগলেও মান যাচাইয়ের সঙ্গে বিন্দুমাত্র সমঝোতা করা হয় না। এমনকি বিএসটিআইর মান পরীক্ষার সনদ থাকা সত্ত্বেও বাংলাদেশ থেকে রপ্তানি হওয়া প্রতিটি পণ্যের চালান নিজস্ব ব্যবস্থাপনায় পরীক্ষা করে ভারতের মান নিয়ন্ত্রক সংস্থা ব্যুরো অব ইন্ডিয়ান স্ট্যান্ডার্ডস (বিআইএস)। বিএসটিআইর পরিচালক কমল প্রসাদ দাস গতকাল বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, 'কাগজের মান পরীক্ষা করার জন্য আগে থেকেই বিএসটিআইর কিছু মেশিন ছিল। আরও নতুন কয়েকটি অত্যাধুনিক মেশিন সম্প্রতি বিদেশ থেকে আনা হয়েছে। নতুন আনা মেশিনগুলোও স্থাপন করা হয়ে গেছে। তাই মুহূর্তের মধ্যেই আমদানি করা বা দেশে উৎপাদিত কাগজের মান যাচাই করতে পারবে বিএসটিআই।'

বাংলাদেশ পেপার মার্চেন্ট অ্যাসোসিয়েশনের সভাপতি এ টি এম জাহাঙ্গীর গতকাল বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, 'সংবাদপত্র শিল্পের জন্য সরকার কম শুল্কে নিউজপ্রিন্ট আমদানির সুযোগ দিয়েছে। সে সুযোগের অপব্যবহার করে উচ্চ শুল্কে যেসব কাগজ আমদানি করার কথা, সেগুলোও নিউজপ্রিন্ট হিসেবে আমদানি হচ্ছে। এতে কেবল সরকার যে রাজস্ব হারাচ্ছে তা নয়, দেশের কাগজশিল্পও ধ্বংস হয়ে যাচ্ছে।' তিনি বলেন, 'আমদানিকারকরা যদি আইন মেনে সঠিকভাবে আমদানি করেন, তাহলে মান পরীক্ষায় তাদের আপত্তি কেন? মান পরীক্ষার পর আমদানি করা কাগজ তো খালাস হয়ে যাবে। তাহলে তাদের অসুবিধা কোথায়। দেশীয় শিল্প রক্ষা, রাজস্ব ফাঁকি রোধ ও ভোক্তাদের হাতে মানসম্পন্ন কাগজ তুলে দিতে অবশ্যই দ্রুত মান পরীক্ষার উদ্যোগ নেওয়া দরকার।'

দেশীয় শিল্প ধ্বংসের হাত থেকে রক্ষায় আমদানি করা নিম্নমানের কাগজের চালান খালাস করার আগে নিউজপ্রিন্ট এবং রাইটিং ও প্রিন্টিং কাগজের চালান বিএসটিআইর মাধ্যমে মান পরীক্ষার ব্যবস্থা নেওয়ার জন্য আমদানিনীতি আদেশে সংযোজন করতে বাণিজ্য মন্ত্রণালয়কে অনুরোধ করে শিল্প মন্ত্রণালয়। তার পরিপ্রেক্ষিতে ২৪ মার্চ বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ের অতিরিক্ত সচিব (আইআইটি) মনোজকুমার রায়ের সভাপতিত্বে সংশ্লিষ্ট মন্ত্রণালয় ও ব্যবসায়ী প্রতিনিধিদের নিয়ে এক বৈঠক হয়। ওই বৈঠকে গুটিকয় আমদানিকারক বাদে সংশ্লিষ্ট সব পক্ষই আমদানি করা কাগজের মান পরীক্ষার পক্ষে জোরাল মতামত দেয়।

শিল্প মন্ত্রণালয়ের উপসচিব খন্দকার রফিকুল ইসলাম ওই সভায় বলেন, 'দেশে উৎপাদিত যে ১৫৫টি পণ্যের মান বিএসটিআইর মাধ্যমে পরীক্ষা করা বাধ্যতামূলক, তার মধ্যে নিউজপ্রিন্ট এবং রাইটিং ও প্রিন্টিং কাগজ রয়েছে। দেশে উৎপাদিত এসব পণ্যের গুণগত মান পরীক্ষা করে বিএসটিআই থেকে সিএম লাইসেন্স দেওয়া হয়। কিন্তু আমদানিনীতি আদেশ ২০১২-২০১৫-এর ২৬ ধারার ২৮(ক) উপধারায় উল্লেখিত ৪৩ পণ্যের তালিকায় নিউজপ্রিন্ট এবং রাইটিং ও প্রিন্টিং পেপার না থাকায় আমদানি করা এসব পণ্য বিএসটিআইর পরীক্ষা ও গুণগতমানের ছাড়পত্র ছাড়াই সরাসরি বন্দর থেকে খালাস করছে শুল্ক বিভাগ। বিএসটিআইর পরীক্ষা ও ছাড়পত্র ছাড়া পণ্য দেশীয় বাজারে প্রবেশের ফলে ভোক্তারা কাঙ্ক্ষিত মানের পণ্য পাওয়া থেকে বঞ্চিত হচ্ছে। অন্যদিকে, দেশীয় কাগজশিল্প অসম প্রতিযোগিতার সম্মুখীন হচ্ছে। দেশীয় শিল্প ও ভোক্তা স্বার্থ সংরক্ষণের জন্য আমদানি করা নিউজপ্রিন্ট এবং রাইটিং ও প্রিন্টিং পেপারস পণ্য দুটি কাস্টমস থেকে ছাড়করণের আগেই বিএসটিআই থেকে পরীক্ষণ ও গুণগতমানের ছাড়পত্র গ্রহণ বাধ্যতামূলক করা প্রয়োজন।'

এ জন্য আমদানিনীতি আদেশ ২০১২-২০১৫-এর ২৬ ধারার ২৮(ক) উপধারায় উল্লেখিত ৪৩টি পণ্যের সঙ্গে নিউজপ্রিন্ট এবং রাইটিং ও প্রিন্টিং পেপারস অন্তর্ভুক্ত করে আমদানিকালে বিএসটিআইর মাধ্যমে মান যাচাইয়ের অনুরোধ করেন তিনি। আর বিএসটিআই মান যাচাইয়ের কাজ শুরুর আগ পর্যন্ত জাতীয় রাজস্ব বোর্ডকে (এনবিআর) প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেওয়া এবং বন্দরগুলোয় এ নির্দেশনা জারির অনুরোধ করেন শিল্প মন্ত্রণালয়ের ওই কর্মকর্তা। বিএসটিআই পরিচালক কমল প্রসাদ দাস একই রকম মত দেন। আমদানি করা কাগজের মান পরীক্ষার পরই তা খালাস দেওয়া উচিত বলে উল্লেখ করেন তিনি। বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ের ওই সভায় কমল প্রসাদ দাস বলেন, 'আমদানিনীতি আদেশ ২০১২-২০১৫-এর ২৬ (২৮) অনুচ্ছেদে যে ৪৩টি পণ্যের তালিকা রয়েছে, তার মধ্যে নিউজপ্রিন্ট, রাইটিং ও প্রিন্টিং পেপার অন্তর্ভুক্ত না হওয়ায় কাস্টমস কর্তৃপক্ষ সরাসরি বন্দর থেকে বিএসটিআই পরীক্ষণ ও গুণগতমানের ছাড়পত্র ছাড়াই ছাড় করে। ফলে পণ্য দুটির গুণগতমানের সনদ দেওয়া সম্ভব হচ্ছে না। লেখা ও ছাপার কাগজ এবং নিউজপ্রিন্ট লেখনী সামগ্রীর গুরুত্বপূর্ণ উপাদান হওয়ার কারণে পণ্য দুটি আমদানি হয়ে বাজারজাত হওয়ার আগে এর গুণগতমান পরীক্ষা করা বাঞ্ছনীয়। তাই পণ্য দুটি আমদানিনীতি আদেশ ২০১২-২০১৫-এর ২৬ (২৮) অনুচ্ছেদে ৪৩টি পণ্যের তালিকার অন্তর্ভুক্ত করে আমদানি করা নিউজপ্রিন্ট, রাইটিং ও প্রিন্টিং পেপার বিএসটিআইর বিডিএস (বাংলাদেশ স্ট্যান্ডার্ড বা বাংলাদেশে নির্ধারিত) মান অনুযায়ী পরীক্ষা বাধ্যতামূলক করা প্রয়োজন। একই সঙ্গে দেশে উৎপাদিত সব পণ্যের মান নিয়ন্ত্রণ বিষয়েও সচেষ্ট হওয়া প্রয়োজন।'

বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ের অতিরিক্ত সচিব মনোজকুমার রায় বলেন, 'শুধু কাগজ নয়, যেসব পণ্যের মান বাংলাদেশের বিদ্যমান আইন, বিধি অনুযায়ী নির্ধারণ করা আছে, সেসব পণ্য দেশে উৎপাদিত হোক বা বিদেশ থেকে আমদানি করা হোক, তা অবশ্যই বিডিএস মান অনুযায়ী হতে হবে। বিদ্যমান অনুমোদিত বিডিএস মানের বাইরে কোনো পণ্যই বাংলাদেশের বাজারে আসতে পারে না। বিডিএস মানের বাইরে সব পণ্যই ভেজাল হিসেবে বিবেচিত হবে।'

এফবিসিসিআইর অতিরিক্ত সচিব শাহ মো. আবদুল খালেক বলেন, 'কাগজ ও কাগজজাতীয় পণ্য সীমিত পরিসরে আমদানি করা উচিত, যাতে স্থানীয় শিল্প ক্ষতিগ্রস্ত না হয়। আমদানি করা পণ্যের রপ্তানিকারক দেশের অ্যাক্রিডেটেড ল্যাবরেটরির ইস্যু করা সার্টিফেকেট ছাড়া অবশ্যই বিএসটিআইর পরীক্ষার পর মান সঠিক থাকলেই কেবল ছাড় করা উচিত।'

বাংলাদেশ পেপার মার্চেন্ট অ্যাসোসিয়েশনের প্রতিনিধি মোস্তাফিজুর রহমান ওই সভায় বলেন, 'আমদানি করা কাগজের মান পরীক্ষার ফি এবং সময়ের কারণ দেখিয়ে মান নিয়ন্ত্রণবিহীন আমদানিব্যবস্থা চালু থাকলে পরিণামে দেশীয় শিল্প ধ্বংস হবে, দেশ আমদানিনির্ভর হবে এবং ভোক্তাস্বার্থ ক্ষুণ্ন হবে।' বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ে অনুষ্ঠিত ওই সভায় বাংলাদেশ পেপার মিলস অ্যাসোসিয়েশনের প্রতিনিধি মো. মোস্তাফিজুর রহমান বলেন, 'বাংলাদেশে প্রায় ৭০টি কাগজজাতীয় পণ্য উৎপাদনকারী শিল্প রয়েছে। এ শিল্প প্রতি বছর প্রায় ১২ লাখ টন কাগজ উৎপাদন করতে সক্ষম। আর দেশে কাগজের চাহিদা রয়েছে ৬ থেকে ৭ লাখ টন। দেশের চাহিদা মিটিয়ে কাগজ কলগুলো ইতোমধ্যে প্রায় ২৫টি দেশে কাগজ ও সমজাতীয় পণ্য রপ্তানি করে বৈদেশিক মুদ্রা অর্জন করছে।'

তিনি বলেন, 'আমরা কাগজ আমদানির বিপক্ষে নই। কিন্তু নিম্নমানের কাগজ আমদানির বিপক্ষে। অধিক মুনাফা লাভের জন্য কিছু অসাধু ব্যবসায়ী আমদানির ক্ষেত্রে এলসিতে (ঋণপত্র) পরিমাণ, কাগজের গুণগতমান, জিএসএম ইত্যাদি ক্ষেত্রে মিথ্যা ঘোষণার মাধ্যমে জাপানের মতো সুনামিবিধ্বস্ত দেশ থেকে নিম্নমানের কাগজ আমদানি করে এ শিল্প ক্ষতিগ্রস্ত করছে। তা ছাড়া ৩৯৯ জিএসএমের নিচে কোপেড পেপার আমদানি নিষিদ্ধ হওয়া সত্ত্বেও গার্মেন্ট শিল্পে কাঁচামাল হিসেবে ব্যবহারের নামে তা আমদানি করে খোলা বাজারে বিক্রি করছেন অসাধু ব্যবসায়ীরা। এ সমস্যা রোধে বিএসটিআই নির্ধারিত বাংলাদেশ মান অনুযায়ী চালানভিত্তিক পণ্যের নমুনা পরীক্ষার প্রতিবেদন শুল্ক কর্তৃপক্ষের কাছে দাখিলসাপেক্ষে পণ্য খালাসের বিষয়টি আমদানিনীতিতে অন্তর্ভুক্ত করা যুক্তিযুক্ত হবে।'

তিনি বলেন, আমদানি করা পণ্যের মান সঠিক কি না, তা যাচাইয়ের জন্য আমদানিনীতি আদেশ, ২০১২-২০১৫-এর ২৬ ধারার ২৮(ক) উপধারায় উল্লেখিত ৪৩টি পণ্যের সঙ্গে নিউজপ্রিন্ট এবং রাইটিং ও প্রিন্টিং কাগজ অন্তর্ভুক্ত করে আমদানি করা কাগজ ও সমজাতীয় পণ্য বন্দর থেকে বিএসটিআইর পরীক্ষা ও গুণগতমানের ছাড়পত্র দেখানোর পর কাস্টমস কর্তৃপক্ষ তা ছাড়করণের বিষয়ে চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত নেবে- এমন অনুরোধ করেন তিনি।

বাংলাদেশ পেপার মিলস অ্যাসোসিয়েশনের আরেক প্রতিনিধি দেলোয়ার হোসেন ওই বৈঠকে জানান, 'বাংলাদেশে উৎপাদিত কাগজজাতীয় পণ্যের মান বিডিএস মান অনুযায়ী উৎপাদন করা হয়। সংবাদপত্রসহ অন্যান্য মুদ্রণশিল্পে বাংলাদেশে উৎপাদিত কাগজ বহুলাংশে ব্যবহৃত হচ্ছে। সংবাদপত্রশিল্পে ব্যবহৃত নিউজপ্রিন্টের একটি বড় অংশই দেশীয় উৎসের এবং এ ক্ষেত্রে কখনই আমরা মান খারাপের কোনো অভিযোগ পাইনি।'

 

এই বিভাগের আরও খবর
আন্দোলনে নামার হুঁশিয়ারি মোবাইল ব্যবসায়ীদের
আন্দোলনে নামার হুঁশিয়ারি মোবাইল ব্যবসায়ীদের
তত্ত্বাবধায়ক ফেরা প্রশ্নে আপিলের রায় আজ
তত্ত্বাবধায়ক ফেরা প্রশ্নে আপিলের রায় আজ
সেঞ্চুরিতে শততম টেস্ট রাঙানোর অপেক্ষা
সেঞ্চুরিতে শততম টেস্ট রাঙানোর অপেক্ষা
বিজনেস ভিসা ফের চালু ভারতের
বিজনেস ভিসা ফের চালু ভারতের
নারীদের পেছনে রেখে আমরা এগোতে পারব না
নারীদের পেছনে রেখে আমরা এগোতে পারব না
যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে বিরাট চুক্তি সৌদির
যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে বিরাট চুক্তি সৌদির
দিল্লিতে বৈঠক হলো দুই নিরাপত্তা উপদেষ্টার
দিল্লিতে বৈঠক হলো দুই নিরাপত্তা উপদেষ্টার
ট্রানজিশনাল পিরিয়ডে আছি আমরা
ট্রানজিশনাল পিরিয়ডে আছি আমরা
জামায়াত আমিরের সঙ্গে বৈঠক ফ্রান্স রাষ্ট্রদূতের
জামায়াত আমিরের সঙ্গে বৈঠক ফ্রান্স রাষ্ট্রদূতের
শ্বেতপত্রের ক্ষেত্রে উপদেষ্টামণ্ডলী উৎসাহিত হননি
শ্বেতপত্রের ক্ষেত্রে উপদেষ্টামণ্ডলী উৎসাহিত হননি
চ্যালেঞ্জ গণভোট আয়োজন
চ্যালেঞ্জ গণভোট আয়োজন
অবৈধ অস্ত্রের ঝনঝনানিতে রাজনীতিতে উদ্বেগ বাড়ছে
অবৈধ অস্ত্রের ঝনঝনানিতে রাজনীতিতে উদ্বেগ বাড়ছে
সর্বশেষ খবর
ইসলাম পাঁচটি ভিত্তির ওপর প্রতিষ্ঠিত
ইসলাম পাঁচটি ভিত্তির ওপর প্রতিষ্ঠিত

৬ মিনিট আগে | ইসলামী জীবন

রাবিতে দুর্বৃত্তদের হামলায় তিন শিক্ষার্থী আহত
রাবিতে দুর্বৃত্তদের হামলায় তিন শিক্ষার্থী আহত

১৬ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

বিশ্বের বৃহত্তম পারমাণবিক বিদ্যুৎকেন্দ্র ফের চালু করবে জাপান
বিশ্বের বৃহত্তম পারমাণবিক বিদ্যুৎকেন্দ্র ফের চালু করবে জাপান

৫৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিপিএল নিলামের নতুন তারিখ ঘোষণা
বিপিএল নিলামের নতুন তারিখ ঘোষণা

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

তেল অনুসন্ধানে কৃত্রিম দ্বীপ বানাচ্ছে পাকিস্তান
তেল অনুসন্ধানে কৃত্রিম দ্বীপ বানাচ্ছে পাকিস্তান

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নাইজেরিয়ায় গির্জায় গুলিতে নিহত ২
নাইজেরিয়ায় গির্জায় গুলিতে নিহত ২

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দিল্লি বিস্ফোরণ: ধরপাকড়-হয়রানির শিকার সাধারণ কাশ্মীরিরা
দিল্লি বিস্ফোরণ: ধরপাকড়-হয়রানির শিকার সাধারণ কাশ্মীরিরা

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ইন্দোনেশিয়ায় জেগে উঠল আগ্নেয়গিরি, সর্বোচ্চ সতর্কতা
ইন্দোনেশিয়ায় জেগে উঠল আগ্নেয়গিরি, সর্বোচ্চ সতর্কতা

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজীপুরে অগ্নিকাণ্ডে ১০০ ঘর ভস্মীভূত
গাজীপুরে অগ্নিকাণ্ডে ১০০ ঘর ভস্মীভূত

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

৭ বিভাগীয় শহরে সমাবেশের ঘোষণা ৮ দলের
৭ বিভাগীয় শহরে সমাবেশের ঘোষণা ৮ দলের

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কেরানীগঞ্জে কিশোর গ্যাং লিডার আকাশ মোল্লা গ্রেফতার
কেরানীগঞ্জে কিশোর গ্যাং লিডার আকাশ মোল্লা গ্রেফতার

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রেমিকার সঙ্গে দেখা করতে গিয়ে মারধরের শিকার যুবকের আত্মহত্যা
প্রেমিকার সঙ্গে দেখা করতে গিয়ে মারধরের শিকার যুবকের আত্মহত্যা

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বন্দর বিদেশিদের হাতে দেওয়ার সিদ্ধান্ত গলার কাঁটা হয়ে দাঁড়াবে
বন্দর বিদেশিদের হাতে দেওয়ার সিদ্ধান্ত গলার কাঁটা হয়ে দাঁড়াবে

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কলাপাড়ায় নবান্ন উৎসব
কলাপাড়ায় নবান্ন উৎসব

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বরিশালে মোটরসাইকেল রক্ষা করতে গিয়ে উল্টে গেল বাস
বরিশালে মোটরসাইকেল রক্ষা করতে গিয়ে উল্টে গেল বাস

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

৩১ দফা জনগণকে ধানের শীষে ভোট দিতে আকৃষ্ট করবে: বাবুল
৩১ দফা জনগণকে ধানের শীষে ভোট দিতে আকৃষ্ট করবে: বাবুল

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভারতের কাছে হারালো বাংলাদেশ
ভারতের কাছে হারালো বাংলাদেশ

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রূপায়ন আর্মড ফোর্সেস ডে কাপ গলফ টুর্নামেন্ট শুরু
রূপায়ন আর্মড ফোর্সেস ডে কাপ গলফ টুর্নামেন্ট শুরু

৩ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

স্বর্ণের দাম বেড়েছে
স্বর্ণের দাম বেড়েছে

৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

বগুড়ায় তারেক রহমানের পক্ষে ভোট চেয়ে পথসভা ও গণসংযোগ
বগুড়ায় তারেক রহমানের পক্ষে ভোট চেয়ে পথসভা ও গণসংযোগ

৩ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

টি-টেনে দলকে জেতাতে ব্যর্থ সাইফ
টি-টেনে দলকে জেতাতে ব্যর্থ সাইফ

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মুন্সীগঞ্জে ৪৫ জনের বিরুদ্ধে পুলিশের মামলায় আটক ১০
মুন্সীগঞ্জে ৪৫ জনের বিরুদ্ধে পুলিশের মামলায় আটক ১০

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দিনাজপুরে ফারিয়ার মানববন্ধন
দিনাজপুরে ফারিয়ার মানববন্ধন

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ওয়েস্টিনে অ্যারাবিয়ান ফুড ফেস্টিভ্যাল শুরু
ওয়েস্টিনে অ্যারাবিয়ান ফুড ফেস্টিভ্যাল শুরু

৩ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

গাইান্ধায় আইএলএসটি শিক্ষার্থীদের টেবিল-চেয়ারে অগ্নিসংযোগ করে বিক্ষোভ
গাইান্ধায় আইএলএসটি শিক্ষার্থীদের টেবিল-চেয়ারে অগ্নিসংযোগ করে বিক্ষোভ

৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

মুন্সীগঞ্জে ট্রাক চাপায় প্রাণ গেল নারীর
মুন্সীগঞ্জে ট্রাক চাপায় প্রাণ গেল নারীর

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইরানকে জাতিসংঘের পরমাণু সংস্থার সঙ্গে কাজ করার আহ্বান যুক্তরাষ্ট্র ও ইউরোপীয় দেশগুলোর
ইরানকে জাতিসংঘের পরমাণু সংস্থার সঙ্গে কাজ করার আহ্বান যুক্তরাষ্ট্র ও ইউরোপীয় দেশগুলোর

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নারায়ণগঞ্জে বিএনপির মনোনীত প্রার্থী মাসুদুজ্জামানের গণসংযোগ
নারায়ণগঞ্জে বিএনপির মনোনীত প্রার্থী মাসুদুজ্জামানের গণসংযোগ

৪ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

অ্যান্টিবায়োটিকের অপব্যবহার রোধে রাবিতে সচেতনতা কর্মসূচি
অ্যান্টিবায়োটিকের অপব্যবহার রোধে রাবিতে সচেতনতা কর্মসূচি

৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

গাজায় ৩ হাজার পুলিশ সদস্যকে প্রশিক্ষণ দিতে চায় ইইউ
গাজায় ৩ হাজার পুলিশ সদস্যকে প্রশিক্ষণ দিতে চায় ইইউ

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
শেখ হাসিনাকে কেন ফেরত দেবে না ভারত, আল–জাজিরার বিশ্লেষণ
শেখ হাসিনাকে কেন ফেরত দেবে না ভারত, আল–জাজিরার বিশ্লেষণ

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেশজুড়ে মোবাইল ফোন বিক্রির সব দোকান বন্ধের ঘোষণা
দেশজুড়ে মোবাইল ফোন বিক্রির সব দোকান বন্ধের ঘোষণা

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হামজাদের জন্য দুই কোটি টাকা বোনাস ঘোষণা করলেন ক্রীড়া উপদেষ্টা
হামজাদের জন্য দুই কোটি টাকা বোনাস ঘোষণা করলেন ক্রীড়া উপদেষ্টা

২২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

লাশ পোড়ানোর মামলায় ক্ষমা চেয়ে জবানবন্দি দিলেন রাজসাক্ষী আবজালুল
লাশ পোড়ানোর মামলায় ক্ষমা চেয়ে জবানবন্দি দিলেন রাজসাক্ষী আবজালুল

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নতুন বেতন কাঠামোর রূপরেখা নিয়ে সচিবদের সঙ্গে বসছে কমিশন
নতুন বেতন কাঠামোর রূপরেখা নিয়ে সচিবদের সঙ্গে বসছে কমিশন

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঘরে বসেই করা যাবে মেট্রোরেলের কার্ড রিচার্জ
ঘরে বসেই করা যাবে মেট্রোরেলের কার্ড রিচার্জ

১৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ভারতের বিরুদ্ধে জয় প্রতিটি বাংলাদেশিকে গর্বিত করেছে: প্রধান উপদেষ্টা
ভারতের বিরুদ্ধে জয় প্রতিটি বাংলাদেশিকে গর্বিত করেছে: প্রধান উপদেষ্টা

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পেনাল্টি মিসে জয় হাতছাড়া ব্রাজিলের
পেনাল্টি মিসে জয় হাতছাড়া ব্রাজিলের

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কারাগারে ইসলামী ব্যাংকের সাবেক চেয়ারম্যান ওবায়েদ উল্লাহ মাসুদ
কারাগারে ইসলামী ব্যাংকের সাবেক চেয়ারম্যান ওবায়েদ উল্লাহ মাসুদ

৬ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

যুক্তরাষ্ট্রে ১ ট্রিলিয়ন ডলার বিনিয়োগের ঘোষণা সৌদি যুবরাজের
যুক্তরাষ্ট্রে ১ ট্রিলিয়ন ডলার বিনিয়োগের ঘোষণা সৌদি যুবরাজের

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিশ্বকাপের এক গ্রুপে রাখা হলো না ভারত-পাকিস্তানকে
বিশ্বকাপের এক গ্রুপে রাখা হলো না ভারত-পাকিস্তানকে

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রুডো–কেটি পেরি'র প্রেম নিয়ে সাবেক স্ত্রী সোফির খোলামেলা মন্তব্য
ট্রুডো–কেটি পেরি'র প্রেম নিয়ে সাবেক স্ত্রী সোফির খোলামেলা মন্তব্য

১৯ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

শেখ হাসিনার পোর্ট্রেটে ফ্যাসিবাদের কালিমা
শেখ হাসিনার পোর্ট্রেটে ফ্যাসিবাদের কালিমা

১৫ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

শততম টেস্টে সেঞ্চুরি থেকে ১ রান দূরে মুশফিক, বাড়ল অপেক্ষা
শততম টেস্টে সেঞ্চুরি থেকে ১ রান দূরে মুশফিক, বাড়ল অপেক্ষা

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৯ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৯ নভেম্বর)

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পল্লবীতে যুবদল নেতা হত্যা, দুই শীর্ষ সন্ত্রাসী গ্রেফতার
পল্লবীতে যুবদল নেতা হত্যা, দুই শীর্ষ সন্ত্রাসী গ্রেফতার

১১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

নতুন বছরের পাঠ্যবই সরবরাহ শুরু করেছে এনসিটিবি
নতুন বছরের পাঠ্যবই সরবরাহ শুরু করেছে এনসিটিবি

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মধ্যরাতে বাসা থেকে সাংবাদিককে তুলে নিল গোয়েন্দা পুলিশ
মধ্যরাতে বাসা থেকে সাংবাদিককে তুলে নিল গোয়েন্দা পুলিশ

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার ফাঁসির রায়ে জনগণের ইচ্ছার প্রতিফলন হয়েছে : রুমিন ফারহানা
শেখ হাসিনার ফাঁসির রায়ে জনগণের ইচ্ছার প্রতিফলন হয়েছে : রুমিন ফারহানা

১২ ঘণ্টা আগে | টক শো

সামরিক হস্তক্ষেপ চালালে ট্রাম্পের রাজনৈতিক জীবনের ইতি ঘটবে, মাদুরোর হুঁশিয়ারি
সামরিক হস্তক্ষেপ চালালে ট্রাম্পের রাজনৈতিক জীবনের ইতি ঘটবে, মাদুরোর হুঁশিয়ারি

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেশে থেকেই কার্ড দিয়ে বিদেশি রুটের বিমানের টিকিট কেনা যাবে
দেশে থেকেই কার্ড দিয়ে বিদেশি রুটের বিমানের টিকিট কেনা যাবে

৬ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

দেশে ফিরলেন আলী রীয়াজ
দেশে ফিরলেন আলী রীয়াজ

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মুশফিকের মাইলফলক ম্যাচে ব্যাটিংয়ে বাংলাদেশ
মুশফিকের মাইলফলক ম্যাচে ব্যাটিংয়ে বাংলাদেশ

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

জাপানে ১৭০ ভবনে অগ্নিকাণ্ড
জাপানে ১৭০ ভবনে অগ্নিকাণ্ড

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রবাসী ভোটার নিবন্ধন শুরু, জানুন কোন দেশে কখন
প্রবাসী ভোটার নিবন্ধন শুরু, জানুন কোন দেশে কখন

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কারচুপির অভিযোগ এনে মিস ইউনিভার্স ছাড়লেন দুই বিচারক
কারচুপির অভিযোগ এনে মিস ইউনিভার্স ছাড়লেন দুই বিচারক

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একজন নয়, প্রতি ভোটকেন্দ্রে পাঁচজন সেনাসদস্য চায় জামায়াত
একজন নয়, প্রতি ভোটকেন্দ্রে পাঁচজন সেনাসদস্য চায় জামায়াত

১০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

দিল্লি বিস্ফোরণে অভিযুক্তদের পরিবারের সদস্যরা কী বলছে
দিল্লি বিস্ফোরণে অভিযুক্তদের পরিবারের সদস্যরা কী বলছে

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গুলিস্তানে আওয়ামী লীগের দলীয় কার্যালয়ের পাশের মার্কেটে আগুন
গুলিস্তানে আওয়ামী লীগের দলীয় কার্যালয়ের পাশের মার্কেটে আগুন

১৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

তত্ত্বাবধায়ক সরকার বিষয়ে সর্বোচ্চ আদালতের রায় আগামীকাল
তত্ত্বাবধায়ক সরকার বিষয়ে সর্বোচ্চ আদালতের রায় আগামীকাল

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
রিভিউ হচ্ছে প্রার্থী তালিকা
রিভিউ হচ্ছে প্রার্থী তালিকা

প্রথম পৃষ্ঠা

আস্থার বাতিঘর তারেক রহমান
আস্থার বাতিঘর তারেক রহমান

সম্পাদকীয়

তারেক রহমানের জন্মদিন আজ
তারেক রহমানের জন্মদিন আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

ইতালি যাওয়ার পথে গুলি করে হত্যা তিনজনকে
ইতালি যাওয়ার পথে গুলি করে হত্যা তিনজনকে

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

একটি জন্মদিন, একটি মৃত্যুদণ্ডের রায় ও আগামীর বাংলাদেশ
একটি জন্মদিন, একটি মৃত্যুদণ্ডের রায় ও আগামীর বাংলাদেশ

সম্পাদকীয়

বিজনেস ভিসা ফের চালু ভারতের
বিজনেস ভিসা ফের চালু ভারতের

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপি জামায়াতের জমজমাট প্রচার
বিএনপি জামায়াতের জমজমাট প্রচার

পেছনের পৃষ্ঠা

অক্টোবরে সড়কে নিহত ৪৪১ জন
অক্টোবরে সড়কে নিহত ৪৪১ জন

পেছনের পৃষ্ঠা

রাজসাক্ষীর রোমহর্ষক জবানবন্দি
রাজসাক্ষীর রোমহর্ষক জবানবন্দি

পেছনের পৃষ্ঠা

আসামিকে পুলিশের কাছ থেকে ছিনিয়ে নিয়ে পিটিয়ে হত্যা
আসামিকে পুলিশের কাছ থেকে ছিনিয়ে নিয়ে পিটিয়ে হত্যা

পেছনের পৃষ্ঠা

রং বদলাচ্ছে স্থলপদ্ম
রং বদলাচ্ছে স্থলপদ্ম

পেছনের পৃষ্ঠা

জামায়াত আমিরের সঙ্গে বৈঠক ফ্রান্স রাষ্ট্রদূতের
জামায়াত আমিরের সঙ্গে বৈঠক ফ্রান্স রাষ্ট্রদূতের

প্রথম পৃষ্ঠা

পিপিআর লঙ্ঘন করে রেলে দরপত্র
পিপিআর লঙ্ঘন করে রেলে দরপত্র

নগর জীবন

গণভোটে ‘হ্যাঁ’ বিজয়ী করতে সমাবেশ করবে আট দল
গণভোটে ‘হ্যাঁ’ বিজয়ী করতে সমাবেশ করবে আট দল

পেছনের পৃষ্ঠা

ভারতের বিরুদ্ধে যুদ্ধে সতর্ক পাকিস্তান -খাজা আসিফ
ভারতের বিরুদ্ধে যুদ্ধে সতর্ক পাকিস্তান -খাজা আসিফ

পূর্ব-পশ্চিম

ডেঙ্গু টিকা নিয়ে কী ভাবছে সরকার
ডেঙ্গু টিকা নিয়ে কী ভাবছে সরকার

পেছনের পৃষ্ঠা

রোজ গার্ডে কেনায় ৩৩২ কোটি টাকা ক্ষতি
রোজ গার্ডে কেনায় ৩৩২ কোটি টাকা ক্ষতি

পেছনের পৃষ্ঠা

অবশেষে রিচির স্বপ্নপূরণ
অবশেষে রিচির স্বপ্নপূরণ

শোবিজ

ব্যবসায়ীদের কুপিয়ে ৪ লাখ টাকা ছিনতাই
ব্যবসায়ীদের কুপিয়ে ৪ লাখ টাকা ছিনতাই

পেছনের পৃষ্ঠা

দেড় লাখ মানুষের দেশ কুরাসাও বিশ্বকাপে
দেড় লাখ মানুষের দেশ কুরাসাও বিশ্বকাপে

মাঠে ময়দানে

আইপিও রুলস করার আগে আলোচনা চায় ডিএসই
আইপিও রুলস করার আগে আলোচনা চায় ডিএসই

পেছনের পৃষ্ঠা

বিজেএমসির হাজার কোটির সম্পদ লুটের অভিযোগ
বিজেএমসির হাজার কোটির সম্পদ লুটের অভিযোগ

পেছনের পৃষ্ঠা

গাজা থেকে হামাসকে বের করে দেওয়ার আহ্বান নেতানিয়াহুর
গাজা থেকে হামাসকে বের করে দেওয়ার আহ্বান নেতানিয়াহুর

পূর্ব-পশ্চিম

অপ্রতিরোধ্য দীপিকা
অপ্রতিরোধ্য দীপিকা

শোবিজ

চাপে ডিজিটাল নীতিমালা শিথিল করছে ইইউ
চাপে ডিজিটাল নীতিমালা শিথিল করছে ইইউ

পূর্ব-পশ্চিম

মামলার জালে শোবিজ তারকারা
মামলার জালে শোবিজ তারকারা

শোবিজ

কিলিং মিশন বাস্তবায়নে বড় অঙ্কের আর্থিক লেনদেন
কিলিং মিশন বাস্তবায়নে বড় অঙ্কের আর্থিক লেনদেন

পেছনের পৃষ্ঠা

জাপানের সিফুডে ফের নিষেধাজ্ঞা চীনের
জাপানের সিফুডে ফের নিষেধাজ্ঞা চীনের

পূর্ব-পশ্চিম

খায়রুনকে হত্যা করে নদীতে ভাসিয়ে দেয় ফজল
খায়রুনকে হত্যা করে নদীতে ভাসিয়ে দেয় ফজল

শোবিজ