শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, রবিবার, ২৭ এপ্রিল, ২০১৪

দেশীয় শিল্প ভোক্তা স্বার্থ রক্ষায়

আমদানি করা কাগজের মান পরীক্ষার পক্ষে সবাই

নিজস্ব প্রতিবেদক
প্রিন্ট ভার্সন
আমদানি করা কাগজের মান পরীক্ষার পক্ষে সবাই

শিল্প ও বাণিজ্য মন্ত্রণালয়, বাংলাদেশ স্ট্যান্ডার্ড অ্যান্ড টেস্টিং ইনস্টিটিউট (বিএসটিআই) এবং দেশের ব্যবসায়ী ও শিল্পপতিদের শীর্ষ সংগঠন এফবিসিসিআই দেশীয় শিল্প ও ভোক্তা অধিকার নিশ্চিত করার স্বার্থে আমদানি করা কাগজের মান বিএসটিআইর মাধ্যমে যাচাই করে ছাড়পত্র দেওয়ার সুপারিশ করেছে। তারা বলেছে, না হলে কেবল দেশের কাগজশিল্পই ধ্বংস হয়ে যাবে না, আমদানি করা নিম্নমানের ও তেজস্ক্রিয় রাসায়নিকযুক্ত কাগজ থেকে মানবদেহের জন্য ক্ষতিকর নানা রোগবালাইও ছড়িয়ে পড়তে পারে। এসব বিবেচনায় আমদানি করা কাগজের মান পরীক্ষার জন্য প্রয়োজনীয় সব মেশিন আমদানি করে স্থাপনও করেছে বিএসটিআই। কিন্তু খোঁড়া যুক্তি তুলে এ উদ্যোগ বাধাগ্রস্ত করার অপচেষ্টা করছে কিছু আমদানিকারক। আশি ও নব্বইয়ের দশকে যেমনটি তৈরি পোশাক রপ্তানিকারকরা করেছিলেন দেশের বস্ত্র খাতের টেক্সটাইল ও স্পিনিং মিলগুলোর বিপক্ষে।

জানা গেছে, শুরুতে বাংলাদেশের বস্ত্র খাতের আমদানির ওপর নিয়ন্ত্রণারোপের প্রস্তাবে তৈরি পোশাকশিল্পের মালিকরাও এমনই বিরোধিতা করেছিলেন। তখন পোশাকশিল্প মালিকদের বোল ছিল- দেশের টেক্সটাইল ও স্পিনিং মিলগুলোর উৎপাদিত বস্ত্র ও সুতার মান খারাপ এবং সময়মতো সরবরাহ করতে পারবে না। এতে রপ্তানি বিলম্বিত হবে, বিদেশি ক্রেতা হাতছাড়া হয়ে যাবে। তখন পোশাকশিল্প মালিকদের সেই খোঁড়া অজুহাত শোনেনি সরকার। তারই ফলে ৭০ হাজার কোটি টাকার বিনিয়োগ আর বিপুল কর্মসংস্থান সমৃদ্ধ হয়ে উঠেছে বাংলাদেশের বস্ত্র খাত। এখন দেশের কারখানায় উৎপাদিত বস্ত্র ও সুতা দিয়েই বাংলাদেশের ওভেন পোশাকের ৩০ ও নিটওয়্যারের ৯০ ভাগ পোশাক তৈরির পর বিদেশে রপ্তানি হচ্ছে।

দেশে উৎপাদিত কাগজের মান সবসময়ই পরীক্ষা করছে বিএসটিআই। বাংলাদেশ থেকে বিভিন্ন দেশে রপ্তানি হওয়া পণ্যের চালানের মানও পরীক্ষা করে ছাড় করছে পাশের দেশ ভারতসহ অন্যরা। জনস্বার্থ ও দেশীয় শিল্পের স্বার্থরক্ষার পাশাপাশি আইনানুযায়ী পণ্য আমদানি নিশ্চিত করার জন্য দুনিয়াজুড়েই আমদানিপণ্যের মান যাচাই করা হয়। বাংলাদেশ থেকে রপ্তানি হওয়া হলুদের গুঁড়া পরীক্ষা করে ফেরত দিয়েছে যুক্তরাষ্ট্র। এ ছাড়া আমাদের দেশে উৎপাদিত চিংড়ি ইউরোপের মানের সঙ্গে সামঞ্জস্যপূর্ণ না হওয়ায় তারা আমদানিই বন্ধ করে দিয়েছে। বাংলাদেশ থেকে ভারতে রপ্তানি হওয়া ব্যাটারিসহ সব ধরনের পণ্য দেশটির স্থলবন্দর থেকে নমুনা নিয়ে কেন্দ্রীয় ল্যাবরেটরিতে পরীক্ষা করা হয়। এতে দুই মাসের মতো সময় লাগলেও মান যাচাইয়ের সঙ্গে বিন্দুমাত্র সমঝোতা করা হয় না। এমনকি বিএসটিআইর মান পরীক্ষার সনদ থাকা সত্ত্বেও বাংলাদেশ থেকে রপ্তানি হওয়া প্রতিটি পণ্যের চালান নিজস্ব ব্যবস্থাপনায় পরীক্ষা করে ভারতের মান নিয়ন্ত্রক সংস্থা ব্যুরো অব ইন্ডিয়ান স্ট্যান্ডার্ডস (বিআইএস)। বিএসটিআইর পরিচালক কমল প্রসাদ দাস গতকাল বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, 'কাগজের মান পরীক্ষা করার জন্য আগে থেকেই বিএসটিআইর কিছু মেশিন ছিল। আরও নতুন কয়েকটি অত্যাধুনিক মেশিন সম্প্রতি বিদেশ থেকে আনা হয়েছে। নতুন আনা মেশিনগুলোও স্থাপন করা হয়ে গেছে। তাই মুহূর্তের মধ্যেই আমদানি করা বা দেশে উৎপাদিত কাগজের মান যাচাই করতে পারবে বিএসটিআই।'

বাংলাদেশ পেপার মার্চেন্ট অ্যাসোসিয়েশনের সভাপতি এ টি এম জাহাঙ্গীর গতকাল বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, 'সংবাদপত্র শিল্পের জন্য সরকার কম শুল্কে নিউজপ্রিন্ট আমদানির সুযোগ দিয়েছে। সে সুযোগের অপব্যবহার করে উচ্চ শুল্কে যেসব কাগজ আমদানি করার কথা, সেগুলোও নিউজপ্রিন্ট হিসেবে আমদানি হচ্ছে। এতে কেবল সরকার যে রাজস্ব হারাচ্ছে তা নয়, দেশের কাগজশিল্পও ধ্বংস হয়ে যাচ্ছে।' তিনি বলেন, 'আমদানিকারকরা যদি আইন মেনে সঠিকভাবে আমদানি করেন, তাহলে মান পরীক্ষায় তাদের আপত্তি কেন? মান পরীক্ষার পর আমদানি করা কাগজ তো খালাস হয়ে যাবে। তাহলে তাদের অসুবিধা কোথায়। দেশীয় শিল্প রক্ষা, রাজস্ব ফাঁকি রোধ ও ভোক্তাদের হাতে মানসম্পন্ন কাগজ তুলে দিতে অবশ্যই দ্রুত মান পরীক্ষার উদ্যোগ নেওয়া দরকার।'

দেশীয় শিল্প ধ্বংসের হাত থেকে রক্ষায় আমদানি করা নিম্নমানের কাগজের চালান খালাস করার আগে নিউজপ্রিন্ট এবং রাইটিং ও প্রিন্টিং কাগজের চালান বিএসটিআইর মাধ্যমে মান পরীক্ষার ব্যবস্থা নেওয়ার জন্য আমদানিনীতি আদেশে সংযোজন করতে বাণিজ্য মন্ত্রণালয়কে অনুরোধ করে শিল্প মন্ত্রণালয়। তার পরিপ্রেক্ষিতে ২৪ মার্চ বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ের অতিরিক্ত সচিব (আইআইটি) মনোজকুমার রায়ের সভাপতিত্বে সংশ্লিষ্ট মন্ত্রণালয় ও ব্যবসায়ী প্রতিনিধিদের নিয়ে এক বৈঠক হয়। ওই বৈঠকে গুটিকয় আমদানিকারক বাদে সংশ্লিষ্ট সব পক্ষই আমদানি করা কাগজের মান পরীক্ষার পক্ষে জোরাল মতামত দেয়।

শিল্প মন্ত্রণালয়ের উপসচিব খন্দকার রফিকুল ইসলাম ওই সভায় বলেন, 'দেশে উৎপাদিত যে ১৫৫টি পণ্যের মান বিএসটিআইর মাধ্যমে পরীক্ষা করা বাধ্যতামূলক, তার মধ্যে নিউজপ্রিন্ট এবং রাইটিং ও প্রিন্টিং কাগজ রয়েছে। দেশে উৎপাদিত এসব পণ্যের গুণগত মান পরীক্ষা করে বিএসটিআই থেকে সিএম লাইসেন্স দেওয়া হয়। কিন্তু আমদানিনীতি আদেশ ২০১২-২০১৫-এর ২৬ ধারার ২৮(ক) উপধারায় উল্লেখিত ৪৩ পণ্যের তালিকায় নিউজপ্রিন্ট এবং রাইটিং ও প্রিন্টিং পেপার না থাকায় আমদানি করা এসব পণ্য বিএসটিআইর পরীক্ষা ও গুণগতমানের ছাড়পত্র ছাড়াই সরাসরি বন্দর থেকে খালাস করছে শুল্ক বিভাগ। বিএসটিআইর পরীক্ষা ও ছাড়পত্র ছাড়া পণ্য দেশীয় বাজারে প্রবেশের ফলে ভোক্তারা কাঙ্ক্ষিত মানের পণ্য পাওয়া থেকে বঞ্চিত হচ্ছে। অন্যদিকে, দেশীয় কাগজশিল্প অসম প্রতিযোগিতার সম্মুখীন হচ্ছে। দেশীয় শিল্প ও ভোক্তা স্বার্থ সংরক্ষণের জন্য আমদানি করা নিউজপ্রিন্ট এবং রাইটিং ও প্রিন্টিং পেপারস পণ্য দুটি কাস্টমস থেকে ছাড়করণের আগেই বিএসটিআই থেকে পরীক্ষণ ও গুণগতমানের ছাড়পত্র গ্রহণ বাধ্যতামূলক করা প্রয়োজন।'

এ জন্য আমদানিনীতি আদেশ ২০১২-২০১৫-এর ২৬ ধারার ২৮(ক) উপধারায় উল্লেখিত ৪৩টি পণ্যের সঙ্গে নিউজপ্রিন্ট এবং রাইটিং ও প্রিন্টিং পেপারস অন্তর্ভুক্ত করে আমদানিকালে বিএসটিআইর মাধ্যমে মান যাচাইয়ের অনুরোধ করেন তিনি। আর বিএসটিআই মান যাচাইয়ের কাজ শুরুর আগ পর্যন্ত জাতীয় রাজস্ব বোর্ডকে (এনবিআর) প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেওয়া এবং বন্দরগুলোয় এ নির্দেশনা জারির অনুরোধ করেন শিল্প মন্ত্রণালয়ের ওই কর্মকর্তা। বিএসটিআই পরিচালক কমল প্রসাদ দাস একই রকম মত দেন। আমদানি করা কাগজের মান পরীক্ষার পরই তা খালাস দেওয়া উচিত বলে উল্লেখ করেন তিনি। বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ের ওই সভায় কমল প্রসাদ দাস বলেন, 'আমদানিনীতি আদেশ ২০১২-২০১৫-এর ২৬ (২৮) অনুচ্ছেদে যে ৪৩টি পণ্যের তালিকা রয়েছে, তার মধ্যে নিউজপ্রিন্ট, রাইটিং ও প্রিন্টিং পেপার অন্তর্ভুক্ত না হওয়ায় কাস্টমস কর্তৃপক্ষ সরাসরি বন্দর থেকে বিএসটিআই পরীক্ষণ ও গুণগতমানের ছাড়পত্র ছাড়াই ছাড় করে। ফলে পণ্য দুটির গুণগতমানের সনদ দেওয়া সম্ভব হচ্ছে না। লেখা ও ছাপার কাগজ এবং নিউজপ্রিন্ট লেখনী সামগ্রীর গুরুত্বপূর্ণ উপাদান হওয়ার কারণে পণ্য দুটি আমদানি হয়ে বাজারজাত হওয়ার আগে এর গুণগতমান পরীক্ষা করা বাঞ্ছনীয়। তাই পণ্য দুটি আমদানিনীতি আদেশ ২০১২-২০১৫-এর ২৬ (২৮) অনুচ্ছেদে ৪৩টি পণ্যের তালিকার অন্তর্ভুক্ত করে আমদানি করা নিউজপ্রিন্ট, রাইটিং ও প্রিন্টিং পেপার বিএসটিআইর বিডিএস (বাংলাদেশ স্ট্যান্ডার্ড বা বাংলাদেশে নির্ধারিত) মান অনুযায়ী পরীক্ষা বাধ্যতামূলক করা প্রয়োজন। একই সঙ্গে দেশে উৎপাদিত সব পণ্যের মান নিয়ন্ত্রণ বিষয়েও সচেষ্ট হওয়া প্রয়োজন।'

বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ের অতিরিক্ত সচিব মনোজকুমার রায় বলেন, 'শুধু কাগজ নয়, যেসব পণ্যের মান বাংলাদেশের বিদ্যমান আইন, বিধি অনুযায়ী নির্ধারণ করা আছে, সেসব পণ্য দেশে উৎপাদিত হোক বা বিদেশ থেকে আমদানি করা হোক, তা অবশ্যই বিডিএস মান অনুযায়ী হতে হবে। বিদ্যমান অনুমোদিত বিডিএস মানের বাইরে কোনো পণ্যই বাংলাদেশের বাজারে আসতে পারে না। বিডিএস মানের বাইরে সব পণ্যই ভেজাল হিসেবে বিবেচিত হবে।'

এফবিসিসিআইর অতিরিক্ত সচিব শাহ মো. আবদুল খালেক বলেন, 'কাগজ ও কাগজজাতীয় পণ্য সীমিত পরিসরে আমদানি করা উচিত, যাতে স্থানীয় শিল্প ক্ষতিগ্রস্ত না হয়। আমদানি করা পণ্যের রপ্তানিকারক দেশের অ্যাক্রিডেটেড ল্যাবরেটরির ইস্যু করা সার্টিফেকেট ছাড়া অবশ্যই বিএসটিআইর পরীক্ষার পর মান সঠিক থাকলেই কেবল ছাড় করা উচিত।'

বাংলাদেশ পেপার মার্চেন্ট অ্যাসোসিয়েশনের প্রতিনিধি মোস্তাফিজুর রহমান ওই সভায় বলেন, 'আমদানি করা কাগজের মান পরীক্ষার ফি এবং সময়ের কারণ দেখিয়ে মান নিয়ন্ত্রণবিহীন আমদানিব্যবস্থা চালু থাকলে পরিণামে দেশীয় শিল্প ধ্বংস হবে, দেশ আমদানিনির্ভর হবে এবং ভোক্তাস্বার্থ ক্ষুণ্ন হবে।' বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ে অনুষ্ঠিত ওই সভায় বাংলাদেশ পেপার মিলস অ্যাসোসিয়েশনের প্রতিনিধি মো. মোস্তাফিজুর রহমান বলেন, 'বাংলাদেশে প্রায় ৭০টি কাগজজাতীয় পণ্য উৎপাদনকারী শিল্প রয়েছে। এ শিল্প প্রতি বছর প্রায় ১২ লাখ টন কাগজ উৎপাদন করতে সক্ষম। আর দেশে কাগজের চাহিদা রয়েছে ৬ থেকে ৭ লাখ টন। দেশের চাহিদা মিটিয়ে কাগজ কলগুলো ইতোমধ্যে প্রায় ২৫টি দেশে কাগজ ও সমজাতীয় পণ্য রপ্তানি করে বৈদেশিক মুদ্রা অর্জন করছে।'

তিনি বলেন, 'আমরা কাগজ আমদানির বিপক্ষে নই। কিন্তু নিম্নমানের কাগজ আমদানির বিপক্ষে। অধিক মুনাফা লাভের জন্য কিছু অসাধু ব্যবসায়ী আমদানির ক্ষেত্রে এলসিতে (ঋণপত্র) পরিমাণ, কাগজের গুণগতমান, জিএসএম ইত্যাদি ক্ষেত্রে মিথ্যা ঘোষণার মাধ্যমে জাপানের মতো সুনামিবিধ্বস্ত দেশ থেকে নিম্নমানের কাগজ আমদানি করে এ শিল্প ক্ষতিগ্রস্ত করছে। তা ছাড়া ৩৯৯ জিএসএমের নিচে কোপেড পেপার আমদানি নিষিদ্ধ হওয়া সত্ত্বেও গার্মেন্ট শিল্পে কাঁচামাল হিসেবে ব্যবহারের নামে তা আমদানি করে খোলা বাজারে বিক্রি করছেন অসাধু ব্যবসায়ীরা। এ সমস্যা রোধে বিএসটিআই নির্ধারিত বাংলাদেশ মান অনুযায়ী চালানভিত্তিক পণ্যের নমুনা পরীক্ষার প্রতিবেদন শুল্ক কর্তৃপক্ষের কাছে দাখিলসাপেক্ষে পণ্য খালাসের বিষয়টি আমদানিনীতিতে অন্তর্ভুক্ত করা যুক্তিযুক্ত হবে।'

তিনি বলেন, আমদানি করা পণ্যের মান সঠিক কি না, তা যাচাইয়ের জন্য আমদানিনীতি আদেশ, ২০১২-২০১৫-এর ২৬ ধারার ২৮(ক) উপধারায় উল্লেখিত ৪৩টি পণ্যের সঙ্গে নিউজপ্রিন্ট এবং রাইটিং ও প্রিন্টিং কাগজ অন্তর্ভুক্ত করে আমদানি করা কাগজ ও সমজাতীয় পণ্য বন্দর থেকে বিএসটিআইর পরীক্ষা ও গুণগতমানের ছাড়পত্র দেখানোর পর কাস্টমস কর্তৃপক্ষ তা ছাড়করণের বিষয়ে চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত নেবে- এমন অনুরোধ করেন তিনি।

বাংলাদেশ পেপার মিলস অ্যাসোসিয়েশনের আরেক প্রতিনিধি দেলোয়ার হোসেন ওই বৈঠকে জানান, 'বাংলাদেশে উৎপাদিত কাগজজাতীয় পণ্যের মান বিডিএস মান অনুযায়ী উৎপাদন করা হয়। সংবাদপত্রসহ অন্যান্য মুদ্রণশিল্পে বাংলাদেশে উৎপাদিত কাগজ বহুলাংশে ব্যবহৃত হচ্ছে। সংবাদপত্রশিল্পে ব্যবহৃত নিউজপ্রিন্টের একটি বড় অংশই দেশীয় উৎসের এবং এ ক্ষেত্রে কখনই আমরা মান খারাপের কোনো অভিযোগ পাইনি।'

 

এই বিভাগের আরও খবর
শক্তিশালী ও টেকসই ব্যাংকিং খাত গড়ার চেষ্টা করছি
শক্তিশালী ও টেকসই ব্যাংকিং খাত গড়ার চেষ্টা করছি
উচ্চকক্ষে পিআর পদ্ধতিতে আশাবাদী
উচ্চকক্ষে পিআর পদ্ধতিতে আশাবাদী
ডেঙ্গুতে এক দিনে তিনজনের মৃত্যু
ডেঙ্গুতে এক দিনে তিনজনের মৃত্যু
হাসিনার বিরুদ্ধে অভিযোগ গঠন প্রশ্নে আদেশ ১০ জুলাই
হাসিনার বিরুদ্ধে অভিযোগ গঠন প্রশ্নে আদেশ ১০ জুলাই
পাচার হওয়া টাকা উদ্ধারে ধীরগতি
পাচার হওয়া টাকা উদ্ধারে ধীরগতি
অধস্তন আদালত উপজেলায় ও জরুরি অবস্থার বিধান পরিবর্তনে মতৈক্য
অধস্তন আদালত উপজেলায় ও জরুরি অবস্থার বিধান পরিবর্তনে মতৈক্য
হেফাজত আমির-ফিলিস্তিন রাষ্ট্রদূত সাক্ষাৎ
হেফাজত আমির-ফিলিস্তিন রাষ্ট্রদূত সাক্ষাৎ
মবে জড়িতদের ছাড় নয়
মবে জড়িতদের ছাড় নয়
পাল্লেকেলেতে সিরিজ নির্ধারণী ম্যাচ আজ
পাল্লেকেলেতে সিরিজ নির্ধারণী ম্যাচ আজ
মুখোমুখি ট্রাম্প ও ইলন, উত্তাপ মার্কিন রাজনীতিতে
মুখোমুখি ট্রাম্প ও ইলন, উত্তাপ মার্কিন রাজনীতিতে
বন্ধ সারা দেশের রেল ও সড়ক যোগাযোগ
বন্ধ সারা দেশের রেল ও সড়ক যোগাযোগ
তিন মামলায় অব্যাহতি পেলেন খালেদা জিয়া
তিন মামলায় অব্যাহতি পেলেন খালেদা জিয়া
সর্বশেষ খবর
পাকিস্তানে বৃষ্টি-বন্যায় ১৯ জনের প্রাণহানি
পাকিস্তানে বৃষ্টি-বন্যায় ১৯ জনের প্রাণহানি

৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গণধর্ষণের পর ফেলে দেওয়া হলো রেললাইনে, ট্রেনে কাটা পড়ল নারীর পা
গণধর্ষণের পর ফেলে দেওয়া হলো রেললাইনে, ট্রেনে কাটা পড়ল নারীর পা

১১ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইলম ও আমলের পথ ধরে ৬৬ বছর
ইলম ও আমলের পথ ধরে ৬৬ বছর

২১ মিনিট আগে | ইসলামী জীবন

ঢাকাসহ ৪ বিভাগে অতিভারি বর্ষণের শঙ্কা
ঢাকাসহ ৪ বিভাগে অতিভারি বর্ষণের শঙ্কা

২৩ মিনিট আগে | জাতীয়

হিজরি সনের আগে আরবের বর্ষপঞ্জি যেমন ছিল
হিজরি সনের আগে আরবের বর্ষপঞ্জি যেমন ছিল

২৫ মিনিট আগে | ইসলামী জীবন

মাদারীপুরে হেলথ এসিস্ট্যান্ট এসোসিয়েশনের ৬ দফা দাবিতে অবস্থান কর্মসূচি পালিত
মাদারীপুরে হেলথ এসিস্ট্যান্ট এসোসিয়েশনের ৬ দফা দাবিতে অবস্থান কর্মসূচি পালিত

৩৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

লক্ষ্মীপুর জেলা যুবদলের আংশিক কমিটি ঘোষণা
লক্ষ্মীপুর জেলা যুবদলের আংশিক কমিটি ঘোষণা

৩৪ মিনিট আগে | রাজনীতি

গাজায় হামলা চালাতে গিয়ে পুঁতে রাখা বোমায় ৫ ইসরায়েলি সেনা নিহত
গাজায় হামলা চালাতে গিয়ে পুঁতে রাখা বোমায় ৫ ইসরায়েলি সেনা নিহত

৩৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় স্বাস্থ্য সহকারীদের অবস্থান কর্মসূচি
ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় স্বাস্থ্য সহকারীদের অবস্থান কর্মসূচি

৫৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ট্রাম্পের শুল্ক আরোপের নতুন ঘোষণার পর মার্কিন শেয়ারবাজারে ধস
ট্রাম্পের শুল্ক আরোপের নতুন ঘোষণার পর মার্কিন শেয়ারবাজারে ধস

৫৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হিমছড়ি সমুদ্রসৈকতে চবি শিক্ষার্থীর মৃত্যু,  নিখোঁজ ২
হিমছড়ি সমুদ্রসৈকতে চবি শিক্ষার্থীর মৃত্যু,  নিখোঁজ ২

৫৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

শিক্ষার্থীদের মাঝে বসুন্ধরা শুভসংঘের গাছের চারা বিতরণ
শিক্ষার্থীদের মাঝে বসুন্ধরা শুভসংঘের গাছের চারা বিতরণ

১ ঘণ্টা আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

৩৫ শতাংশ শুল্কের কথা জানিয়ে ড. ইউনূসকে ট্রাম্পের চিঠি
৩৫ শতাংশ শুল্কের কথা জানিয়ে ড. ইউনূসকে ট্রাম্পের চিঠি

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় ডাকাতের হামলায় আহত ২
ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় ডাকাতের হামলায় আহত ২

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সূচকের ওঠানামায় পুঁজিবাজারে লেনদেন চলছে
সূচকের ওঠানামায় পুঁজিবাজারে লেনদেন চলছে

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ভাঙ্গায় সাপের কামড়ে স্কুলছাত্রের মৃত্যু
ভাঙ্গায় সাপের কামড়ে স্কুলছাত্রের মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দুর্দশা শহীদ হাসিবের পরিবারে, পায়নি সরকারি ভাতা
দুর্দশা শহীদ হাসিবের পরিবারে, পায়নি সরকারি ভাতা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সিলেটে পরিবহন ধর্মঘট চলছে
সিলেটে পরিবহন ধর্মঘট চলছে

১ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

বগুড়ায় জাতীয়তাবাদী আইনজীবী ফোরামের
নবনির্বাচিত নেতৃবৃন্দকে ফুলেল শুভেচ্ছা
বগুড়ায় জাতীয়তাবাদী আইনজীবী ফোরামের নবনির্বাচিত নেতৃবৃন্দকে ফুলেল শুভেচ্ছা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বাংলাদেশসহ ১৪ দেশে শুল্কের সময়সীমা ‘চূড়ান্ত নয়’, দর-কষাকষির ইঙ্গিত ট্রাম্পের
বাংলাদেশসহ ১৪ দেশে শুল্কের সময়সীমা ‘চূড়ান্ত নয়’, দর-কষাকষির ইঙ্গিত ট্রাম্পের

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজর খাওয়ার ৫ উপকারিতা
গাজর খাওয়ার ৫ উপকারিতা

১ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

আফতাবনগরে দেয়াল ধসে পড়ে শ্রমিকের মৃত্যু
আফতাবনগরে দেয়াল ধসে পড়ে শ্রমিকের মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

কক্সবাজার সীমান্তে এক লাখ পিস ইয়াবা উদ্ধার
কক্সবাজার সীমান্তে এক লাখ পিস ইয়াবা উদ্ধার

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

যাত্রাবাড়ীতে গ্রীল কেটে প্রবেশ করে বৃদ্ধকে হত্যা
যাত্রাবাড়ীতে গ্রীল কেটে প্রবেশ করে বৃদ্ধকে হত্যা

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ব্রিটেনে বাণিজ্যিকভাবে চাষ হচ্ছে বাংলাদেশের সবজি
ব্রিটেনে বাণিজ্যিকভাবে চাষ হচ্ছে বাংলাদেশের সবজি

২ ঘণ্টা আগে | পরবাস

টানা ২ বছর ক্ষেপণাস্ত্র ছুড়লেও মজুদ শেষ হবে না, হুঁশিয়ারি ইরানি কমান্ডারের
টানা ২ বছর ক্ষেপণাস্ত্র ছুড়লেও মজুদ শেষ হবে না, হুঁশিয়ারি ইরানি কমান্ডারের

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হেরে যাওয়ার সেই ধারা ভাঙতে পারলেন জোকোভিচ
হেরে যাওয়ার সেই ধারা ভাঙতে পারলেন জোকোভিচ

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সোনারগাঁয়ে ৪ মাদক কারবারি গ্রেফতার
সোনারগাঁয়ে ৪ মাদক কারবারি গ্রেফতার

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ক্লাব বিশ্বকাপে চমক দেখিয়ে প্রিমিয়ার লিগে ব্রাজিলিয়ান ফুটবলার
ক্লাব বিশ্বকাপে চমক দেখিয়ে প্রিমিয়ার লিগে ব্রাজিলিয়ান ফুটবলার

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

১৪ বছর পর নতুন করে ফিরছে আজম খানের 'উচ্চারণ'
১৪ বছর পর নতুন করে ফিরছে আজম খানের 'উচ্চারণ'

২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

সর্বাধিক পঠিত
আমিরাতের গোল্ডেন ভিসা, বাংলাদেশিদের জন্য বিশেষ সুযোগ
আমিরাতের গোল্ডেন ভিসা, বাংলাদেশিদের জন্য বিশেষ সুযোগ

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রেমিককে সঙ্গে নিয়ে স্বামীকে শ্বাসরোধ করে হত্যা, অতঃপর...
প্রেমিককে সঙ্গে নিয়ে স্বামীকে শ্বাসরোধ করে হত্যা, অতঃপর...

১৬ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

বাংলাদেশি পণ্যের ওপর ৩৫ শতাংশ শুল্ক রাখলেন ট্রাম্প
বাংলাদেশি পণ্যের ওপর ৩৫ শতাংশ শুল্ক রাখলেন ট্রাম্প

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

টানা ৯ ঘণ্টা ঘুম, পুরস্কার ৯ লাখ! জিতলেন যে নারী
টানা ৯ ঘণ্টা ঘুম, পুরস্কার ৯ লাখ! জিতলেন যে নারী

২৩ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

ভোট দেব সন্দ্বীপে, এমপি হবে 'মালদ্বীপে' : নবীউল্লাহ নবী
ভোট দেব সন্দ্বীপে, এমপি হবে 'মালদ্বীপে' : নবীউল্লাহ নবী

১৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

গাজা গণহত্যায় অংশগ্রহণকারী ইসরায়েলি সেনার আত্মহত্যা; ‌‌‘শুধুই লাশের গন্ধ পেতেন’
গাজা গণহত্যায় অংশগ্রহণকারী ইসরায়েলি সেনার আত্মহত্যা; ‌‌‘শুধুই লাশের গন্ধ পেতেন’

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দুদকের মামলায় খালাস পেলেন হানিফ পরিবহনের মালিক
দুদকের মামলায় খালাস পেলেন হানিফ পরিবহনের মালিক

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

টানা ২ বছর ক্ষেপণাস্ত্র ছুড়লেও মজুদ শেষ হবে না, হুঁশিয়ারি ইরানি কমান্ডারের
টানা ২ বছর ক্ষেপণাস্ত্র ছুড়লেও মজুদ শেষ হবে না, হুঁশিয়ারি ইরানি কমান্ডারের

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের প্রেসিডেন্টকে হত্যার চেষ্টা করেছে ইসরায়েল: রিপোর্ট
ইরানের প্রেসিডেন্টকে হত্যার চেষ্টা করেছে ইসরায়েল: রিপোর্ট

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনাসহ ৩ জনের বিরুদ্ধে আদেশের দিন ধার্য
শেখ হাসিনাসহ ৩ জনের বিরুদ্ধে আদেশের দিন ধার্য

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনার এপিএস লিকুর সম্পদ জব্দ, ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধ
হাসিনার এপিএস লিকুর সম্পদ জব্দ, ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধ

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ডিজিএফআইয়ের সাবেক ডিজি হামিদুলের ৪০ কোটি টাকা অবরুদ্ধ
ডিজিএফআইয়ের সাবেক ডিজি হামিদুলের ৪০ কোটি টাকা অবরুদ্ধ

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইলন মাস্ককে রাজনীতি থেকে দূরে থাকতে বললেন মার্কিন মন্ত্রী
ইলন মাস্ককে রাজনীতি থেকে দূরে থাকতে বললেন মার্কিন মন্ত্রী

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলকে নতুন হুঁশিয়ারি দিলেন ইরানি জেনারেল
ইসরায়েলকে নতুন হুঁশিয়ারি দিলেন ইরানি জেনারেল

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলকে শান্তিতে ঘুমাতে দেবে না হুথি
ইসরায়েলকে শান্তিতে ঘুমাতে দেবে না হুথি

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মিয়ানমারে সশস্ত্র দুই গোষ্ঠীর মাঝে তুমুল সংঘর্ষ, পালাচ্ছে হাজার হাজার মানুষ
মিয়ানমারে সশস্ত্র দুই গোষ্ঠীর মাঝে তুমুল সংঘর্ষ, পালাচ্ছে হাজার হাজার মানুষ

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলে পাল্টা হামলা হুথিদের
ইসরায়েলে পাল্টা হামলা হুথিদের

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কথিত ‘বাংলাদেশি অনুপ্রবেশকারী’ সন্দেহে বীরভূমের বাংলাভাষী পরিবার এখন বাংলাদেশে
কথিত ‘বাংলাদেশি অনুপ্রবেশকারী’ সন্দেহে বীরভূমের বাংলাভাষী পরিবার এখন বাংলাদেশে

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এবার আনিসুল, হাওলাদার ও চুন্নুকে জাপা থেকে অব্যাহতি
এবার আনিসুল, হাওলাদার ও চুন্নুকে জাপা থেকে অব্যাহতি

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

১ জুন থেকে ইরান ছেড়েছে প্রায় সাড়ে ৪ লাখ আফগান নাগরিক
১ জুন থেকে ইরান ছেড়েছে প্রায় সাড়ে ৪ লাখ আফগান নাগরিক

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১২ দলীয় জোট কোনো প্রার্থিতা ঘোষণা করেনি : মোস্তফা জামাল হায়দার
১২ দলীয় জোট কোনো প্রার্থিতা ঘোষণা করেনি : মোস্তফা জামাল হায়দার

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

চুন্নু বাদ, জাপার মহাসচিব ব্যারিস্টার শামীম হায়দার পাটোয়ারী
চুন্নু বাদ, জাপার মহাসচিব ব্যারিস্টার শামীম হায়দার পাটোয়ারী

১৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ওয়ানডে র‌্যাঙ্কিংয়ে নবম স্থানে টাইগাররা
ওয়ানডে র‌্যাঙ্কিংয়ে নবম স্থানে টাইগাররা

১৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নতুন আইফোনের ফিচার ফাঁস: ব্যাটারি ও ক্যামেরায় বড় চমক
নতুন আইফোনের ফিচার ফাঁস: ব্যাটারি ও ক্যামেরায় বড় চমক

১২ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

ইরাকে তুরস্কের ১২ সৈন্য নিহত
ইরাকে তুরস্কের ১২ সৈন্য নিহত

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

টানা ৯ দিন পানি ছাড়া কিছুই খান না নার্গিস
টানা ৯ দিন পানি ছাড়া কিছুই খান না নার্গিস

৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

বাংলাদেশসহ ১৪ দেশে শুল্কের সময়সীমা ‘চূড়ান্ত নয়’, দর-কষাকষির ইঙ্গিত ট্রাম্পের
বাংলাদেশসহ ১৪ দেশে শুল্কের সময়সীমা ‘চূড়ান্ত নয়’, দর-কষাকষির ইঙ্গিত ট্রাম্পের

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

লোহিত সাগরে বাণিজ্যিক জাহাজে হামলার দায় স্বীকার হুতির
লোহিত সাগরে বাণিজ্যিক জাহাজে হামলার দায় স্বীকার হুতির

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাঁড়াশি সেনা অ্যাকশনই মবের মোক্ষম দাওয়াই!
সাঁড়াশি সেনা অ্যাকশনই মবের মোক্ষম দাওয়াই!

৭ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

প্রায় ১৬০০ বার ভূমিকম্প, জাপানের দ্বীপপুঞ্জ ছেড়ে যাচ্ছেন বাসিন্দারা
প্রায় ১৬০০ বার ভূমিকম্প, জাপানের দ্বীপপুঞ্জ ছেড়ে যাচ্ছেন বাসিন্দারা

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
জাতীয় পার্টিতে তোলপাড়
জাতীয় পার্টিতে তোলপাড়

প্রথম পৃষ্ঠা

মাংস রপ্তানি করতে চায় রাশিয়া
মাংস রপ্তানি করতে চায় রাশিয়া

শিল্প বাণিজ্য

জটিলতা বাড়ছে নির্বাচন নিয়ে
জটিলতা বাড়ছে নির্বাচন নিয়ে

প্রথম পৃষ্ঠা

তরুণদের দৃষ্টিতে এগিয়ে বিএনপি
তরুণদের দৃষ্টিতে এগিয়ে বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

জন্মনিরোধক সংকট বাড়ছে গর্ভধারণ
জন্মনিরোধক সংকট বাড়ছে গর্ভধারণ

নগর জীবন

তাজুলের চেয়েও ভয়ংকর স্ত্রী ফৌজিয়া
তাজুলের চেয়েও ভয়ংকর স্ত্রী ফৌজিয়া

প্রথম পৃষ্ঠা

পেশা বদলে দিয়েছে হাঁড়িভাঙা
পেশা বদলে দিয়েছে হাঁড়িভাঙা

পেছনের পৃষ্ঠা

প্রেমের টানে রংপুর এসে আটক ভারতীয়
প্রেমের টানে রংপুর এসে আটক ভারতীয়

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

ব্রিটেনে বাণিজ্যিকভাবে চাষ হচ্ছে বাংলাদেশের সবজি
ব্রিটেনে বাণিজ্যিকভাবে চাষ হচ্ছে বাংলাদেশের সবজি

পেছনের পৃষ্ঠা

মৃত্যুফাঁদ বেসরকারি হাসপাতাল
মৃত্যুফাঁদ বেসরকারি হাসপাতাল

নগর জীবন

সবাই রাজি, তবু আটকা
সবাই রাজি, তবু আটকা

পেছনের পৃষ্ঠা

উচ্চকক্ষে পিআর পদ্ধতিতে আশাবাদী
উচ্চকক্ষে পিআর পদ্ধতিতে আশাবাদী

প্রথম পৃষ্ঠা

৭০ টাকার ফেসওয়াশ ৯৮০ টাকায় বিক্রি!
৭০ টাকার ফেসওয়াশ ৯৮০ টাকায় বিক্রি!

শিল্প বাণিজ্য

বন্ধ সারা দেশের রেল ও সড়ক যোগাযোগ
বন্ধ সারা দেশের রেল ও সড়ক যোগাযোগ

প্রথম পৃষ্ঠা

মবে জড়িতদের ছাড় নয়
মবে জড়িতদের ছাড় নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

মুখোমুখি ট্রাম্প ও ইলন, উত্তাপ মার্কিন রাজনীতিতে
মুখোমুখি ট্রাম্প ও ইলন, উত্তাপ মার্কিন রাজনীতিতে

প্রথম পৃষ্ঠা

সাংবাদিকদের হুমকি স্বাধীন সাংবাদিকতার প্রতিবন্ধক
সাংবাদিকদের হুমকি স্বাধীন সাংবাদিকতার প্রতিবন্ধক

প্রথম পৃষ্ঠা

হেফাজত আমির-ফিলিস্তিন রাষ্ট্রদূত সাক্ষাৎ
হেফাজত আমির-ফিলিস্তিন রাষ্ট্রদূত সাক্ষাৎ

প্রথম পৃষ্ঠা

পুষ্টিহীনতায় বস্তির নারী শিশু
পুষ্টিহীনতায় বস্তির নারী শিশু

পেছনের পৃষ্ঠা

পিআর পদ্ধতিতে শতভাগ মানুষের মতামত গুরুত্ব পাবে
পিআর পদ্ধতিতে শতভাগ মানুষের মতামত গুরুত্ব পাবে

খবর

অধস্তন আদালত উপজেলায় ও জরুরি অবস্থার বিধান পরিবর্তনে মতৈক্য
অধস্তন আদালত উপজেলায় ও জরুরি অবস্থার বিধান পরিবর্তনে মতৈক্য

প্রথম পৃষ্ঠা

মুক্ত বাণিজ্য চুক্তির খোঁজে বাংলাদেশ
মুক্ত বাণিজ্য চুক্তির খোঁজে বাংলাদেশ

শিল্প বাণিজ্য

ভোট দেব সন্দ্বীপে এমপি হবে মালদ্বীপে
ভোট দেব সন্দ্বীপে এমপি হবে মালদ্বীপে

নগর জীবন

তিন মামলায় অব্যাহতি পেলেন খালেদা জিয়া
তিন মামলায় অব্যাহতি পেলেন খালেদা জিয়া

প্রথম পৃষ্ঠা

২০১৮-এর নির্বাচন বৈধতা দিয়েছে বিএনপি
২০১৮-এর নির্বাচন বৈধতা দিয়েছে বিএনপি

নগর জীবন

ছেলেদের পাকা বাড়ি মা বাবার স্থান গোয়ালঘরে!
ছেলেদের পাকা বাড়ি মা বাবার স্থান গোয়ালঘরে!

দেশগ্রাম

খুলনায় ডেঙ্গু পরিস্থিতির অবনতি
খুলনায় ডেঙ্গু পরিস্থিতির অবনতি

নগর জীবন

ফের আলোচনায় আম্পায়ার সৈকত
ফের আলোচনায় আম্পায়ার সৈকত

মাঠে ময়দানে

কেন্দ্রীয় নেতার ওপর হামলা, চার ছাত্রদল নেতা বহিষ্কার
কেন্দ্রীয় নেতার ওপর হামলা, চার ছাত্রদল নেতা বহিষ্কার

দেশগ্রাম