শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, রবিবার, ২৭ এপ্রিল, ২০১৪

দেশীয় শিল্প ভোক্তা স্বার্থ রক্ষায়

আমদানি করা কাগজের মান পরীক্ষার পক্ষে সবাই

নিজস্ব প্রতিবেদক
প্রিন্ট ভার্সন
আমদানি করা কাগজের মান পরীক্ষার পক্ষে সবাই

শিল্প ও বাণিজ্য মন্ত্রণালয়, বাংলাদেশ স্ট্যান্ডার্ড অ্যান্ড টেস্টিং ইনস্টিটিউট (বিএসটিআই) এবং দেশের ব্যবসায়ী ও শিল্পপতিদের শীর্ষ সংগঠন এফবিসিসিআই দেশীয় শিল্প ও ভোক্তা অধিকার নিশ্চিত করার স্বার্থে আমদানি করা কাগজের মান বিএসটিআইর মাধ্যমে যাচাই করে ছাড়পত্র দেওয়ার সুপারিশ করেছে। তারা বলেছে, না হলে কেবল দেশের কাগজশিল্পই ধ্বংস হয়ে যাবে না, আমদানি করা নিম্নমানের ও তেজস্ক্রিয় রাসায়নিকযুক্ত কাগজ থেকে মানবদেহের জন্য ক্ষতিকর নানা রোগবালাইও ছড়িয়ে পড়তে পারে। এসব বিবেচনায় আমদানি করা কাগজের মান পরীক্ষার জন্য প্রয়োজনীয় সব মেশিন আমদানি করে স্থাপনও করেছে বিএসটিআই। কিন্তু খোঁড়া যুক্তি তুলে এ উদ্যোগ বাধাগ্রস্ত করার অপচেষ্টা করছে কিছু আমদানিকারক। আশি ও নব্বইয়ের দশকে যেমনটি তৈরি পোশাক রপ্তানিকারকরা করেছিলেন দেশের বস্ত্র খাতের টেক্সটাইল ও স্পিনিং মিলগুলোর বিপক্ষে।

জানা গেছে, শুরুতে বাংলাদেশের বস্ত্র খাতের আমদানির ওপর নিয়ন্ত্রণারোপের প্রস্তাবে তৈরি পোশাকশিল্পের মালিকরাও এমনই বিরোধিতা করেছিলেন। তখন পোশাকশিল্প মালিকদের বোল ছিল- দেশের টেক্সটাইল ও স্পিনিং মিলগুলোর উৎপাদিত বস্ত্র ও সুতার মান খারাপ এবং সময়মতো সরবরাহ করতে পারবে না। এতে রপ্তানি বিলম্বিত হবে, বিদেশি ক্রেতা হাতছাড়া হয়ে যাবে। তখন পোশাকশিল্প মালিকদের সেই খোঁড়া অজুহাত শোনেনি সরকার। তারই ফলে ৭০ হাজার কোটি টাকার বিনিয়োগ আর বিপুল কর্মসংস্থান সমৃদ্ধ হয়ে উঠেছে বাংলাদেশের বস্ত্র খাত। এখন দেশের কারখানায় উৎপাদিত বস্ত্র ও সুতা দিয়েই বাংলাদেশের ওভেন পোশাকের ৩০ ও নিটওয়্যারের ৯০ ভাগ পোশাক তৈরির পর বিদেশে রপ্তানি হচ্ছে।

দেশে উৎপাদিত কাগজের মান সবসময়ই পরীক্ষা করছে বিএসটিআই। বাংলাদেশ থেকে বিভিন্ন দেশে রপ্তানি হওয়া পণ্যের চালানের মানও পরীক্ষা করে ছাড় করছে পাশের দেশ ভারতসহ অন্যরা। জনস্বার্থ ও দেশীয় শিল্পের স্বার্থরক্ষার পাশাপাশি আইনানুযায়ী পণ্য আমদানি নিশ্চিত করার জন্য দুনিয়াজুড়েই আমদানিপণ্যের মান যাচাই করা হয়। বাংলাদেশ থেকে রপ্তানি হওয়া হলুদের গুঁড়া পরীক্ষা করে ফেরত দিয়েছে যুক্তরাষ্ট্র। এ ছাড়া আমাদের দেশে উৎপাদিত চিংড়ি ইউরোপের মানের সঙ্গে সামঞ্জস্যপূর্ণ না হওয়ায় তারা আমদানিই বন্ধ করে দিয়েছে। বাংলাদেশ থেকে ভারতে রপ্তানি হওয়া ব্যাটারিসহ সব ধরনের পণ্য দেশটির স্থলবন্দর থেকে নমুনা নিয়ে কেন্দ্রীয় ল্যাবরেটরিতে পরীক্ষা করা হয়। এতে দুই মাসের মতো সময় লাগলেও মান যাচাইয়ের সঙ্গে বিন্দুমাত্র সমঝোতা করা হয় না। এমনকি বিএসটিআইর মান পরীক্ষার সনদ থাকা সত্ত্বেও বাংলাদেশ থেকে রপ্তানি হওয়া প্রতিটি পণ্যের চালান নিজস্ব ব্যবস্থাপনায় পরীক্ষা করে ভারতের মান নিয়ন্ত্রক সংস্থা ব্যুরো অব ইন্ডিয়ান স্ট্যান্ডার্ডস (বিআইএস)। বিএসটিআইর পরিচালক কমল প্রসাদ দাস গতকাল বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, 'কাগজের মান পরীক্ষা করার জন্য আগে থেকেই বিএসটিআইর কিছু মেশিন ছিল। আরও নতুন কয়েকটি অত্যাধুনিক মেশিন সম্প্রতি বিদেশ থেকে আনা হয়েছে। নতুন আনা মেশিনগুলোও স্থাপন করা হয়ে গেছে। তাই মুহূর্তের মধ্যেই আমদানি করা বা দেশে উৎপাদিত কাগজের মান যাচাই করতে পারবে বিএসটিআই।'

বাংলাদেশ পেপার মার্চেন্ট অ্যাসোসিয়েশনের সভাপতি এ টি এম জাহাঙ্গীর গতকাল বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, 'সংবাদপত্র শিল্পের জন্য সরকার কম শুল্কে নিউজপ্রিন্ট আমদানির সুযোগ দিয়েছে। সে সুযোগের অপব্যবহার করে উচ্চ শুল্কে যেসব কাগজ আমদানি করার কথা, সেগুলোও নিউজপ্রিন্ট হিসেবে আমদানি হচ্ছে। এতে কেবল সরকার যে রাজস্ব হারাচ্ছে তা নয়, দেশের কাগজশিল্পও ধ্বংস হয়ে যাচ্ছে।' তিনি বলেন, 'আমদানিকারকরা যদি আইন মেনে সঠিকভাবে আমদানি করেন, তাহলে মান পরীক্ষায় তাদের আপত্তি কেন? মান পরীক্ষার পর আমদানি করা কাগজ তো খালাস হয়ে যাবে। তাহলে তাদের অসুবিধা কোথায়। দেশীয় শিল্প রক্ষা, রাজস্ব ফাঁকি রোধ ও ভোক্তাদের হাতে মানসম্পন্ন কাগজ তুলে দিতে অবশ্যই দ্রুত মান পরীক্ষার উদ্যোগ নেওয়া দরকার।'

দেশীয় শিল্প ধ্বংসের হাত থেকে রক্ষায় আমদানি করা নিম্নমানের কাগজের চালান খালাস করার আগে নিউজপ্রিন্ট এবং রাইটিং ও প্রিন্টিং কাগজের চালান বিএসটিআইর মাধ্যমে মান পরীক্ষার ব্যবস্থা নেওয়ার জন্য আমদানিনীতি আদেশে সংযোজন করতে বাণিজ্য মন্ত্রণালয়কে অনুরোধ করে শিল্প মন্ত্রণালয়। তার পরিপ্রেক্ষিতে ২৪ মার্চ বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ের অতিরিক্ত সচিব (আইআইটি) মনোজকুমার রায়ের সভাপতিত্বে সংশ্লিষ্ট মন্ত্রণালয় ও ব্যবসায়ী প্রতিনিধিদের নিয়ে এক বৈঠক হয়। ওই বৈঠকে গুটিকয় আমদানিকারক বাদে সংশ্লিষ্ট সব পক্ষই আমদানি করা কাগজের মান পরীক্ষার পক্ষে জোরাল মতামত দেয়।

শিল্প মন্ত্রণালয়ের উপসচিব খন্দকার রফিকুল ইসলাম ওই সভায় বলেন, 'দেশে উৎপাদিত যে ১৫৫টি পণ্যের মান বিএসটিআইর মাধ্যমে পরীক্ষা করা বাধ্যতামূলক, তার মধ্যে নিউজপ্রিন্ট এবং রাইটিং ও প্রিন্টিং কাগজ রয়েছে। দেশে উৎপাদিত এসব পণ্যের গুণগত মান পরীক্ষা করে বিএসটিআই থেকে সিএম লাইসেন্স দেওয়া হয়। কিন্তু আমদানিনীতি আদেশ ২০১২-২০১৫-এর ২৬ ধারার ২৮(ক) উপধারায় উল্লেখিত ৪৩ পণ্যের তালিকায় নিউজপ্রিন্ট এবং রাইটিং ও প্রিন্টিং পেপার না থাকায় আমদানি করা এসব পণ্য বিএসটিআইর পরীক্ষা ও গুণগতমানের ছাড়পত্র ছাড়াই সরাসরি বন্দর থেকে খালাস করছে শুল্ক বিভাগ। বিএসটিআইর পরীক্ষা ও ছাড়পত্র ছাড়া পণ্য দেশীয় বাজারে প্রবেশের ফলে ভোক্তারা কাঙ্ক্ষিত মানের পণ্য পাওয়া থেকে বঞ্চিত হচ্ছে। অন্যদিকে, দেশীয় কাগজশিল্প অসম প্রতিযোগিতার সম্মুখীন হচ্ছে। দেশীয় শিল্প ও ভোক্তা স্বার্থ সংরক্ষণের জন্য আমদানি করা নিউজপ্রিন্ট এবং রাইটিং ও প্রিন্টিং পেপারস পণ্য দুটি কাস্টমস থেকে ছাড়করণের আগেই বিএসটিআই থেকে পরীক্ষণ ও গুণগতমানের ছাড়পত্র গ্রহণ বাধ্যতামূলক করা প্রয়োজন।'

এ জন্য আমদানিনীতি আদেশ ২০১২-২০১৫-এর ২৬ ধারার ২৮(ক) উপধারায় উল্লেখিত ৪৩টি পণ্যের সঙ্গে নিউজপ্রিন্ট এবং রাইটিং ও প্রিন্টিং পেপারস অন্তর্ভুক্ত করে আমদানিকালে বিএসটিআইর মাধ্যমে মান যাচাইয়ের অনুরোধ করেন তিনি। আর বিএসটিআই মান যাচাইয়ের কাজ শুরুর আগ পর্যন্ত জাতীয় রাজস্ব বোর্ডকে (এনবিআর) প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেওয়া এবং বন্দরগুলোয় এ নির্দেশনা জারির অনুরোধ করেন শিল্প মন্ত্রণালয়ের ওই কর্মকর্তা। বিএসটিআই পরিচালক কমল প্রসাদ দাস একই রকম মত দেন। আমদানি করা কাগজের মান পরীক্ষার পরই তা খালাস দেওয়া উচিত বলে উল্লেখ করেন তিনি। বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ের ওই সভায় কমল প্রসাদ দাস বলেন, 'আমদানিনীতি আদেশ ২০১২-২০১৫-এর ২৬ (২৮) অনুচ্ছেদে যে ৪৩টি পণ্যের তালিকা রয়েছে, তার মধ্যে নিউজপ্রিন্ট, রাইটিং ও প্রিন্টিং পেপার অন্তর্ভুক্ত না হওয়ায় কাস্টমস কর্তৃপক্ষ সরাসরি বন্দর থেকে বিএসটিআই পরীক্ষণ ও গুণগতমানের ছাড়পত্র ছাড়াই ছাড় করে। ফলে পণ্য দুটির গুণগতমানের সনদ দেওয়া সম্ভব হচ্ছে না। লেখা ও ছাপার কাগজ এবং নিউজপ্রিন্ট লেখনী সামগ্রীর গুরুত্বপূর্ণ উপাদান হওয়ার কারণে পণ্য দুটি আমদানি হয়ে বাজারজাত হওয়ার আগে এর গুণগতমান পরীক্ষা করা বাঞ্ছনীয়। তাই পণ্য দুটি আমদানিনীতি আদেশ ২০১২-২০১৫-এর ২৬ (২৮) অনুচ্ছেদে ৪৩টি পণ্যের তালিকার অন্তর্ভুক্ত করে আমদানি করা নিউজপ্রিন্ট, রাইটিং ও প্রিন্টিং পেপার বিএসটিআইর বিডিএস (বাংলাদেশ স্ট্যান্ডার্ড বা বাংলাদেশে নির্ধারিত) মান অনুযায়ী পরীক্ষা বাধ্যতামূলক করা প্রয়োজন। একই সঙ্গে দেশে উৎপাদিত সব পণ্যের মান নিয়ন্ত্রণ বিষয়েও সচেষ্ট হওয়া প্রয়োজন।'

বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ের অতিরিক্ত সচিব মনোজকুমার রায় বলেন, 'শুধু কাগজ নয়, যেসব পণ্যের মান বাংলাদেশের বিদ্যমান আইন, বিধি অনুযায়ী নির্ধারণ করা আছে, সেসব পণ্য দেশে উৎপাদিত হোক বা বিদেশ থেকে আমদানি করা হোক, তা অবশ্যই বিডিএস মান অনুযায়ী হতে হবে। বিদ্যমান অনুমোদিত বিডিএস মানের বাইরে কোনো পণ্যই বাংলাদেশের বাজারে আসতে পারে না। বিডিএস মানের বাইরে সব পণ্যই ভেজাল হিসেবে বিবেচিত হবে।'

এফবিসিসিআইর অতিরিক্ত সচিব শাহ মো. আবদুল খালেক বলেন, 'কাগজ ও কাগজজাতীয় পণ্য সীমিত পরিসরে আমদানি করা উচিত, যাতে স্থানীয় শিল্প ক্ষতিগ্রস্ত না হয়। আমদানি করা পণ্যের রপ্তানিকারক দেশের অ্যাক্রিডেটেড ল্যাবরেটরির ইস্যু করা সার্টিফেকেট ছাড়া অবশ্যই বিএসটিআইর পরীক্ষার পর মান সঠিক থাকলেই কেবল ছাড় করা উচিত।'

বাংলাদেশ পেপার মার্চেন্ট অ্যাসোসিয়েশনের প্রতিনিধি মোস্তাফিজুর রহমান ওই সভায় বলেন, 'আমদানি করা কাগজের মান পরীক্ষার ফি এবং সময়ের কারণ দেখিয়ে মান নিয়ন্ত্রণবিহীন আমদানিব্যবস্থা চালু থাকলে পরিণামে দেশীয় শিল্প ধ্বংস হবে, দেশ আমদানিনির্ভর হবে এবং ভোক্তাস্বার্থ ক্ষুণ্ন হবে।' বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ে অনুষ্ঠিত ওই সভায় বাংলাদেশ পেপার মিলস অ্যাসোসিয়েশনের প্রতিনিধি মো. মোস্তাফিজুর রহমান বলেন, 'বাংলাদেশে প্রায় ৭০টি কাগজজাতীয় পণ্য উৎপাদনকারী শিল্প রয়েছে। এ শিল্প প্রতি বছর প্রায় ১২ লাখ টন কাগজ উৎপাদন করতে সক্ষম। আর দেশে কাগজের চাহিদা রয়েছে ৬ থেকে ৭ লাখ টন। দেশের চাহিদা মিটিয়ে কাগজ কলগুলো ইতোমধ্যে প্রায় ২৫টি দেশে কাগজ ও সমজাতীয় পণ্য রপ্তানি করে বৈদেশিক মুদ্রা অর্জন করছে।'

তিনি বলেন, 'আমরা কাগজ আমদানির বিপক্ষে নই। কিন্তু নিম্নমানের কাগজ আমদানির বিপক্ষে। অধিক মুনাফা লাভের জন্য কিছু অসাধু ব্যবসায়ী আমদানির ক্ষেত্রে এলসিতে (ঋণপত্র) পরিমাণ, কাগজের গুণগতমান, জিএসএম ইত্যাদি ক্ষেত্রে মিথ্যা ঘোষণার মাধ্যমে জাপানের মতো সুনামিবিধ্বস্ত দেশ থেকে নিম্নমানের কাগজ আমদানি করে এ শিল্প ক্ষতিগ্রস্ত করছে। তা ছাড়া ৩৯৯ জিএসএমের নিচে কোপেড পেপার আমদানি নিষিদ্ধ হওয়া সত্ত্বেও গার্মেন্ট শিল্পে কাঁচামাল হিসেবে ব্যবহারের নামে তা আমদানি করে খোলা বাজারে বিক্রি করছেন অসাধু ব্যবসায়ীরা। এ সমস্যা রোধে বিএসটিআই নির্ধারিত বাংলাদেশ মান অনুযায়ী চালানভিত্তিক পণ্যের নমুনা পরীক্ষার প্রতিবেদন শুল্ক কর্তৃপক্ষের কাছে দাখিলসাপেক্ষে পণ্য খালাসের বিষয়টি আমদানিনীতিতে অন্তর্ভুক্ত করা যুক্তিযুক্ত হবে।'

তিনি বলেন, আমদানি করা পণ্যের মান সঠিক কি না, তা যাচাইয়ের জন্য আমদানিনীতি আদেশ, ২০১২-২০১৫-এর ২৬ ধারার ২৮(ক) উপধারায় উল্লেখিত ৪৩টি পণ্যের সঙ্গে নিউজপ্রিন্ট এবং রাইটিং ও প্রিন্টিং কাগজ অন্তর্ভুক্ত করে আমদানি করা কাগজ ও সমজাতীয় পণ্য বন্দর থেকে বিএসটিআইর পরীক্ষা ও গুণগতমানের ছাড়পত্র দেখানোর পর কাস্টমস কর্তৃপক্ষ তা ছাড়করণের বিষয়ে চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত নেবে- এমন অনুরোধ করেন তিনি।

বাংলাদেশ পেপার মিলস অ্যাসোসিয়েশনের আরেক প্রতিনিধি দেলোয়ার হোসেন ওই বৈঠকে জানান, 'বাংলাদেশে উৎপাদিত কাগজজাতীয় পণ্যের মান বিডিএস মান অনুযায়ী উৎপাদন করা হয়। সংবাদপত্রসহ অন্যান্য মুদ্রণশিল্পে বাংলাদেশে উৎপাদিত কাগজ বহুলাংশে ব্যবহৃত হচ্ছে। সংবাদপত্রশিল্পে ব্যবহৃত নিউজপ্রিন্টের একটি বড় অংশই দেশীয় উৎসের এবং এ ক্ষেত্রে কখনই আমরা মান খারাপের কোনো অভিযোগ পাইনি।'

 

এই বিভাগের আরও খবর
দ্বারপ্রান্তে পৃথক সুপ্রিম কোর্ট সচিবালয়
দ্বারপ্রান্তে পৃথক সুপ্রিম কোর্ট সচিবালয়
প্রদীপ-লিয়াকতের মৃত্যুদণ্ড বহাল
প্রদীপ-লিয়াকতের মৃত্যুদণ্ড বহাল
অভ্যন্তরীণ ইস্যুতে হস্তক্ষেপ চায় না বাংলাদেশ
অভ্যন্তরীণ ইস্যুতে হস্তক্ষেপ চায় না বাংলাদেশ
নির্বাচন নিয়ে আলোচনা করতে কমনওয়েলথ মহাসচিব ঢাকায়
নির্বাচন নিয়ে আলোচনা করতে কমনওয়েলথ মহাসচিব ঢাকায়
পুলিশের মনোবল ভাঙলে পাহারা দিতে হবে নিজেদের
পুলিশের মনোবল ভাঙলে পাহারা দিতে হবে নিজেদের
তত্ত্বাবধায়কে সুষ্ঠু নির্বাচনের পথ প্রশস্ত হবে
তত্ত্বাবধায়কে সুষ্ঠু নির্বাচনের পথ প্রশস্ত হবে
আবার জামায়াতের কঠোর সমালোচনা
আবার জামায়াতের কঠোর সমালোচনা
নির্বাচন নিয়ে নাগরিকদের মনে এখনো শঙ্কা
নির্বাচন নিয়ে নাগরিকদের মনে এখনো শঙ্কা
১০০-তে ১০০ মুশফিক
১০০-তে ১০০ মুশফিক
সশস্ত্র বাহিনী দিবস আজ
সশস্ত্র বাহিনী দিবস আজ
তিন-চার কর্মদিবসের মধ্যেই গণভোট আইন
তিন-চার কর্মদিবসের মধ্যেই গণভোট আইন
মানুষ চ্যাপটা এবার চট্টগ্রামে
মানুষ চ্যাপটা এবার চট্টগ্রামে
সর্বশেষ খবর
ভূমিকম্পে দেশের বিভিন্ন স্থানের ক্ষয়ক্ষতির তথ্য জানাল ফায়ার সার্ভিস
ভূমিকম্পে দেশের বিভিন্ন স্থানের ক্ষয়ক্ষতির তথ্য জানাল ফায়ার সার্ভিস

১ সেকেন্ড আগে | জাতীয়

ভূমিকম্প নিয়ে প্রধান উপদেষ্টার বার্তা
ভূমিকম্প নিয়ে প্রধান উপদেষ্টার বার্তা

৩ মিনিট আগে | জাতীয়

কম্বোডিয়ায় সেতু থেকে বাস নদীতে, নিহত ১৬
কম্বোডিয়ায় সেতু থেকে বাস নদীতে, নিহত ১৬

৬ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাগরে লঘুচাপের আভাস
সাগরে লঘুচাপের আভাস

১৫ মিনিট আগে | জাতীয়

ভূমিকম্প : ঢাবি শিক্ষার্থীসহ ২১ জন ঢামেকে
ভূমিকম্প : ঢাবি শিক্ষার্থীসহ ২১ জন ঢামেকে

১৭ মিনিট আগে | নগর জীবন

ফয়সালাবাদে ভয়াবহ বিস্ফোরণে নিহত ১৬
ফয়সালাবাদে ভয়াবহ বিস্ফোরণে নিহত ১৬

৩৩ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভূমিকম্পে দেয়াল ধসে নবজাতকের মৃত্যু, মাসহ আহত ২
ভূমিকম্পে দেয়াল ধসে নবজাতকের মৃত্যু, মাসহ আহত ২

৪৮ মিনিট আগে | নগর জীবন

মেসির ম্যাচ দিয়েই খুলছে ইন্টার মায়ামির স্বপ্নের স্টেডিয়াম
মেসির ম্যাচ দিয়েই খুলছে ইন্টার মায়ামির স্বপ্নের স্টেডিয়াম

৪৮ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

শেরপুরে শীতের সবজির দাম চড়া
শেরপুরে শীতের সবজির দাম চড়া

৪৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মিস ইউনিভার্স হলেন মেক্সিকান সুন্দরী ফাতিমা বশ
মিস ইউনিভার্স হলেন মেক্সিকান সুন্দরী ফাতিমা বশ

৪৯ মিনিট আগে | শোবিজ

আজকের মুদ্রা বিনিময় হার
আজকের মুদ্রা বিনিময় হার

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ভূমিকম্পে বাড্ডায় হেলে পড়ল ভবন
ভূমিকম্পে বাড্ডায় হেলে পড়ল ভবন

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কুমারখালীতে গ্রামীণ ব্যাংকে পেট্রল ঢেলে আগুন দিল দুর্বৃত্তরা
কুমারখালীতে গ্রামীণ ব্যাংকে পেট্রল ঢেলে আগুন দিল দুর্বৃত্তরা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভূমিকম্প : রাজধানীতে রেলিং ভেঙে ৩ জন নিহত
ভূমিকম্প : রাজধানীতে রেলিং ভেঙে ৩ জন নিহত

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

লবণাক্ত পানিকে মিঠা পানিতে রূপান্তর করবে সূর্যের আলো : শাবিপ্রবির গবেষণা
লবণাক্ত পানিকে মিঠা পানিতে রূপান্তর করবে সূর্যের আলো : শাবিপ্রবির গবেষণা

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ভূমিকম্পে ক্ষতিগ্রস্ত আরমানিটোলা, ধসে পড়েছে ভবনের একাংশ
ভূমিকম্পে ক্ষতিগ্রস্ত আরমানিটোলা, ধসে পড়েছে ভবনের একাংশ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে কাঁপল কলকাতাও
ভূমিকম্পে কাঁপল কলকাতাও

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

টেকনাফে ঘরের দেয়াল ভেঙে এক ব্যক্তিকে তুলে নিল অস্ত্রধারীরা
টেকনাফে ঘরের দেয়াল ভেঙে এক ব্যক্তিকে তুলে নিল অস্ত্রধারীরা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জামায়াত আমিরের চট্টগ্রাম সফর শনিবার
জামায়াত আমিরের চট্টগ্রাম সফর শনিবার

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

অ্যাশেজে ইতিহাসে লিখল বাংলাদেশ
অ্যাশেজে ইতিহাসে লিখল বাংলাদেশ

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

চাঁপাইনবাবগঞ্জে পুলিশের বিশেষ অভিযানে গ্রেফতার ৪০
চাঁপাইনবাবগঞ্জে পুলিশের বিশেষ অভিযানে গ্রেফতার ৪০

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রাজধানীতে বিশেষ অভিযানে গ্রেফতার ১১
রাজধানীতে বিশেষ অভিযানে গ্রেফতার ১১

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

২৬ মাস পর ফিরছেন পল পগবা
২৬ মাস পর ফিরছেন পল পগবা

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ঢাকাসহ দেশের বিভিন্ন স্থানে শক্তিশালী ভূমিকম্প অনুভূত
ঢাকাসহ দেশের বিভিন্ন স্থানে শক্তিশালী ভূমিকম্প অনুভূত

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঢাকার বাতাস আজ ‘খুব অস্বাস্থ্যকর’
ঢাকার বাতাস আজ ‘খুব অস্বাস্থ্যকর’

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

শিক্ষা ক্যাডারে বড় পদোন্নতি, সহকারী অধ্যাপক হলেন ১৮৭০ জন
শিক্ষা ক্যাডারে বড় পদোন্নতি, সহকারী অধ্যাপক হলেন ১৮৭০ জন

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তুষারঝড়ে বিপর্যস্ত যুক্তরাজ্য: বন্ধ শত শত স্কুল, বিদ্যুৎহীন বহু এলাকা
তুষারঝড়ে বিপর্যস্ত যুক্তরাজ্য: বন্ধ শত শত স্কুল, বিদ্যুৎহীন বহু এলাকা

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নির্বাচন প্রস্তুতি বিষয়ে বিভিন্ন মন্ত্রণালয়-বিভাগের প্রধানদের সঙ্গে ইসির সভা ৩০ নভেম্বর
নির্বাচন প্রস্তুতি বিষয়ে বিভিন্ন মন্ত্রণালয়-বিভাগের প্রধানদের সঙ্গে ইসির সভা ৩০ নভেম্বর

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শিখা অনির্বাণে রাষ্ট্রপতি ও প্রধান উপদেষ্টার শ্রদ্ধা
শিখা অনির্বাণে রাষ্ট্রপতি ও প্রধান উপদেষ্টার শ্রদ্ধা

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঢাবির জগন্নাথ হলে ‘সংহতির বাংলাদেশ নাইট ফুটসাল’ টুর্নামেন্টের উদ্বোধন
ঢাবির জগন্নাথ হলে ‘সংহতির বাংলাদেশ নাইট ফুটসাল’ টুর্নামেন্টের উদ্বোধন

৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সর্বাধিক পঠিত
ঢাকাসহ দেশের বিভিন্ন স্থানে শক্তিশালী ভূমিকম্প অনুভূত
ঢাকাসহ দেশের বিভিন্ন স্থানে শক্তিশালী ভূমিকম্প অনুভূত

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঢাকার যে আসনের প্রার্থী হতে মনোনয়ন কিনলেন রিকশাচালক সুজন
ঢাকার যে আসনের প্রার্থী হতে মনোনয়ন কিনলেন রিকশাচালক সুজন

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারত-পাকিস্তান যুদ্ধে কে জয়ী, স্পষ্ট করল মার্কিন প্রতিবেদন
ভারত-পাকিস্তান যুদ্ধে কে জয়ী, স্পষ্ট করল মার্কিন প্রতিবেদন

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ওসি প্রদীপ ও লিয়াকতের মৃত্যুদণ্ড বহাল
ওসি প্রদীপ ও লিয়াকতের মৃত্যুদণ্ড বহাল

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্প : রাজধানীতে রেলিং ভেঙে ৩ জন নিহত
ভূমিকম্প : রাজধানীতে রেলিং ভেঙে ৩ জন নিহত

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুনর্বহাল, প্রতিক্রিয়ায় যা বললো জামায়াত
তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুনর্বহাল, প্রতিক্রিয়ায় যা বললো জামায়াত

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভূমিকম্পে ক্ষতিগ্রস্ত আরমানিটোলা, ধসে পড়েছে ভবনের একাংশ
ভূমিকম্পে ক্ষতিগ্রস্ত আরমানিটোলা, ধসে পড়েছে ভবনের একাংশ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অভ‍্যন্তরীণ ইস্যুতে কোনো দেশের হস্তক্ষেপের বিরুদ্ধে বাংলাদেশ: দিল্লিতে নিরাপত্তা উপদেষ্টা
অভ‍্যন্তরীণ ইস্যুতে কোনো দেশের হস্তক্ষেপের বিরুদ্ধে বাংলাদেশ: দিল্লিতে নিরাপত্তা উপদেষ্টা

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আজ সেনাকুঞ্জে যাচ্ছেন বেগম খালেদা জিয়া
আজ সেনাকুঞ্জে যাচ্ছেন বেগম খালেদা জিয়া

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আন্দোলনরত ৮ দলের কর্মসূচিতে পরিবর্তন
আন্দোলনরত ৮ দলের কর্মসূচিতে পরিবর্তন

১৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মোদিকে আরও একবার বোল্ড করলেন ট্রাম্প
মোদিকে আরও একবার বোল্ড করলেন ট্রাম্প

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আগামী ৩-৪ কার্যদিবসের মধ্যে গণভোট আইন করা হবে
আগামী ৩-৪ কার্যদিবসের মধ্যে গণভোট আইন করা হবে

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৩৯ টাকা কেজিতে ধান, ৫০ টাকায় সিদ্ধ চাল কিনবে সরকার
৩৯ টাকা কেজিতে ধান, ৫০ টাকায় সিদ্ধ চাল কিনবে সরকার

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

২০২৬ ফুটবল বিশ্বকাপ: এক নজরে সবকিছু
২০২৬ ফুটবল বিশ্বকাপ: এক নজরে সবকিছু

২০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বিহারে রেকর্ড গড়ে ১০ম বার মুখ্যমন্ত্রীর শপথ নীতিশ কুমারের
বিহারে রেকর্ড গড়ে ১০ম বার মুখ্যমন্ত্রীর শপথ নীতিশ কুমারের

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রুশ গোয়েন্দা জাহাজ থেকে লেজার নিক্ষেপ, যুক্তরাজ্যের কড়া হুঁশিয়ারি
রুশ গোয়েন্দা জাহাজ থেকে লেজার নিক্ষেপ, যুক্তরাজ্যের কড়া হুঁশিয়ারি

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাবেক অতিরিক্ত ডিআইজি মিলন ও তার স্ত্রীর সম্পত্তি ক্রোক
সাবেক অতিরিক্ত ডিআইজি মিলন ও তার স্ত্রীর সম্পত্তি ক্রোক

১৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভূমিকম্পে বাড্ডায় হেলে পড়ল ভবন
ভূমিকম্পে বাড্ডায় হেলে পড়ল ভবন

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বগুড়ায় এসআর হেলথ কমপ্লেক্সের ভিত্তিপ্রস্তর স্থাপন
বগুড়ায় এসআর হেলথ কমপ্লেক্সের ভিত্তিপ্রস্তর স্থাপন

২১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মুশফিক-লিটনের সেঞ্চুরিতে রান পাহাড়ে বাংলাদেশ
মুশফিক-লিটনের সেঞ্চুরিতে রান পাহাড়ে বাংলাদেশ

২৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আইরিশদের পাঁচ উইকেট নিয়ে দিন শেষ করল বাংলাদেশ
আইরিশদের পাঁচ উইকেট নিয়ে দিন শেষ করল বাংলাদেশ

২০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

যুক্তরাষ্ট্রের ‘প্রধান নন-ন্যাটো মিত্র’ হিসেবে সৌদিকে শ্রেণিকরণের তাৎপর্য কী?
যুক্তরাষ্ট্রের ‘প্রধান নন-ন্যাটো মিত্র’ হিসেবে সৌদিকে শ্রেণিকরণের তাৎপর্য কী?

১৮ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

লঘুচাপ ঘনীভূত হয়ে নিম্নচাপে রূপ নেওয়ার শঙ্কা, কমবে তাপমাত্রা
লঘুচাপ ঘনীভূত হয়ে নিম্নচাপে রূপ নেওয়ার শঙ্কা, কমবে তাপমাত্রা

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘শেখ হাসিনা ও কামালকে ফেরাতে সরকার সর্বোচ্চ প্রচেষ্টা চালাচ্ছে’
‘শেখ হাসিনা ও কামালকে ফেরাতে সরকার সর্বোচ্চ প্রচেষ্টা চালাচ্ছে’

১৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

২৪ সপ্তাহে জন্ম, ওজন ৬৪০ গ্রাম, ৯০ দিনের লড়াই; জিতল ‘মিরাকল শিশু’
২৪ সপ্তাহে জন্ম, ওজন ৬৪০ গ্রাম, ৯০ দিনের লড়াই; জিতল ‘মিরাকল শিশু’

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিএনপির ৫৫ নেতার বহিষ্কারাদেশ প্রত্যাহার
বিএনপির ৫৫ নেতার বহিষ্কারাদেশ প্রত্যাহার

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

তারেক রহমান প্রধানমন্ত্রী হলে নারীর নিরাপত্তা উন্নত হবে: শামা ওবায়েদ
তারেক রহমান প্রধানমন্ত্রী হলে নারীর নিরাপত্তা উন্নত হবে: শামা ওবায়েদ

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মিস ইউনিভার্সে এখন পর্যন্ত বিতর্কিত যা যা ঘটল
মিস ইউনিভার্সে এখন পর্যন্ত বিতর্কিত যা যা ঘটল

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নেপালে ক্ষমতাচ্যুত প্রধানমন্ত্রী অলির সমর্থকদের সঙ্গে জেন-জি’র সংঘর্ষ
নেপালে ক্ষমতাচ্যুত প্রধানমন্ত্রী অলির সমর্থকদের সঙ্গে জেন-জি’র সংঘর্ষ

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফের উত্তপ্ত নেপাল, সবাইকে শান্ত থাকার আহ্বান প্রধানমন্ত্রী সুশীলার
ফের উত্তপ্ত নেপাল, সবাইকে শান্ত থাকার আহ্বান প্রধানমন্ত্রী সুশীলার

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
ফিতা কাটাই ভরসা
ফিতা কাটাই ভরসা

শোবিজ

আবার জামায়াতের কঠোর সমালোচনা
আবার জামায়াতের কঠোর সমালোচনা

প্রথম পৃষ্ঠা

নান্দনিক জাহাজ বানাচ্ছে বাংলাদেশ
নান্দনিক জাহাজ বানাচ্ছে বাংলাদেশ

পেছনের পৃষ্ঠা

ইন্দোনেশিয়ায় শক্তিশালী ভূমিকম্প
ইন্দোনেশিয়ায় শক্তিশালী ভূমিকম্প

পূর্ব-পশ্চিম

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

মানুষ চ্যাপটা এবার চট্টগ্রামে
মানুষ চ্যাপটা এবার চট্টগ্রামে

প্রথম পৃষ্ঠা

সিলেটে পুরোনো কূপে নতুন করে মিলল গ্যাস
সিলেটে পুরোনো কূপে নতুন করে মিলল গ্যাস

পেছনের পৃষ্ঠা

সৌদিতে অপহরণ বাংলাদেশে মুক্তিপণ
সৌদিতে অপহরণ বাংলাদেশে মুক্তিপণ

পেছনের পৃষ্ঠা

আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সঙ্গে ফের বসছে ইসি
আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সঙ্গে ফের বসছে ইসি

পেছনের পৃষ্ঠা

ফিরল তত্ত্বাবধায়ক সরকার
ফিরল তত্ত্বাবধায়ক সরকার

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রকাশিত সংবাদের প্রতিবাদ
প্রকাশিত সংবাদের প্রতিবাদ

খবর

না, আমাকে পয়সা দিতে হবে : ববিতা
না, আমাকে পয়সা দিতে হবে : ববিতা

শোবিজ

সশস্ত্র বাহিনী দিবস আজ
সশস্ত্র বাহিনী দিবস আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

ক্যাপিটাল ড্রামার নাটক ‘ফার্স্ট লাভ’
ক্যাপিটাল ড্রামার নাটক ‘ফার্স্ট লাভ’

শোবিজ

দেশ এগোলে মা-বোনদের ভয় পেতে হবে না
দেশ এগোলে মা-বোনদের ভয় পেতে হবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

তারেক রহমানের ৬১তম জন্মদিন উপলক্ষে তথ্যচিত্র
তারেক রহমানের ৬১তম জন্মদিন উপলক্ষে তথ্যচিত্র

শোবিজ

রিকশাচালক সুজন কিনলেন এনসিপির মনোনয়নপত্র
রিকশাচালক সুজন কিনলেন এনসিপির মনোনয়নপত্র

পেছনের পৃষ্ঠা

ব্যাপক সাড়া পোস্টাল ভোটিং নিবন্ধনে
ব্যাপক সাড়া পোস্টাল ভোটিং নিবন্ধনে

পেছনের পৃষ্ঠা

বড়পর্দায় সাংবাদিক তিশা
বড়পর্দায় সাংবাদিক তিশা

শোবিজ

হাঙ্গেরির মঞ্চে বাংলাদেশি তাওসিফ
হাঙ্গেরির মঞ্চে বাংলাদেশি তাওসিফ

শোবিজ

বিদেশি কোচদের অধীনে ভারত জয়
বিদেশি কোচদের অধীনে ভারত জয়

মাঠে ময়দানে

হামজার শুভেচ্ছায় মুগ্ধ মুশফিক
হামজার শুভেচ্ছায় মুগ্ধ মুশফিক

মাঠে ময়দানে

মুশফিকের শততম টেস্টে লিটনেরও সেঞ্চুরি
মুশফিকের শততম টেস্টে লিটনেরও সেঞ্চুরি

মাঠে ময়দানে

প্রদীপ-লিয়াকতের মৃত্যুদণ্ড বহাল
প্রদীপ-লিয়াকতের মৃত্যুদণ্ড বহাল

প্রথম পৃষ্ঠা

কাভিশের সঙ্গে শিরোনামহীন ও মেঘদলের পরিবেশনা
কাভিশের সঙ্গে শিরোনামহীন ও মেঘদলের পরিবেশনা

শোবিজ

নির্বাচন নিয়ে নাগরিকদের মনে এখনো শঙ্কা
নির্বাচন নিয়ে নাগরিকদের মনে এখনো শঙ্কা

প্রথম পৃষ্ঠা

অভ্যন্তরীণ ইস্যুতে হস্তক্ষেপ চায় না বাংলাদেশ
অভ্যন্তরীণ ইস্যুতে হস্তক্ষেপ চায় না বাংলাদেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

১ ডিসেম্বর থেকে পর্যটকবাহী জাহাজ চালু
১ ডিসেম্বর থেকে পর্যটকবাহী জাহাজ চালু

পেছনের পৃষ্ঠা

১০০-তে ১০০ মুশফিক
১০০-তে ১০০ মুশফিক

প্রথম পৃষ্ঠা

পুলিশের মনোবল ভাঙলে পাহারা দিতে হবে নিজেদের
পুলিশের মনোবল ভাঙলে পাহারা দিতে হবে নিজেদের

প্রথম পৃষ্ঠা