শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, রবিবার, ২৭ এপ্রিল, ২০১৪

দেশীয় শিল্প ভোক্তা স্বার্থ রক্ষায়

আমদানি করা কাগজের মান পরীক্ষার পক্ষে সবাই

নিজস্ব প্রতিবেদক
প্রিন্ট ভার্সন
আমদানি করা কাগজের মান পরীক্ষার পক্ষে সবাই

শিল্প ও বাণিজ্য মন্ত্রণালয়, বাংলাদেশ স্ট্যান্ডার্ড অ্যান্ড টেস্টিং ইনস্টিটিউট (বিএসটিআই) এবং দেশের ব্যবসায়ী ও শিল্পপতিদের শীর্ষ সংগঠন এফবিসিসিআই দেশীয় শিল্প ও ভোক্তা অধিকার নিশ্চিত করার স্বার্থে আমদানি করা কাগজের মান বিএসটিআইর মাধ্যমে যাচাই করে ছাড়পত্র দেওয়ার সুপারিশ করেছে। তারা বলেছে, না হলে কেবল দেশের কাগজশিল্পই ধ্বংস হয়ে যাবে না, আমদানি করা নিম্নমানের ও তেজস্ক্রিয় রাসায়নিকযুক্ত কাগজ থেকে মানবদেহের জন্য ক্ষতিকর নানা রোগবালাইও ছড়িয়ে পড়তে পারে। এসব বিবেচনায় আমদানি করা কাগজের মান পরীক্ষার জন্য প্রয়োজনীয় সব মেশিন আমদানি করে স্থাপনও করেছে বিএসটিআই। কিন্তু খোঁড়া যুক্তি তুলে এ উদ্যোগ বাধাগ্রস্ত করার অপচেষ্টা করছে কিছু আমদানিকারক। আশি ও নব্বইয়ের দশকে যেমনটি তৈরি পোশাক রপ্তানিকারকরা করেছিলেন দেশের বস্ত্র খাতের টেক্সটাইল ও স্পিনিং মিলগুলোর বিপক্ষে।

জানা গেছে, শুরুতে বাংলাদেশের বস্ত্র খাতের আমদানির ওপর নিয়ন্ত্রণারোপের প্রস্তাবে তৈরি পোশাকশিল্পের মালিকরাও এমনই বিরোধিতা করেছিলেন। তখন পোশাকশিল্প মালিকদের বোল ছিল- দেশের টেক্সটাইল ও স্পিনিং মিলগুলোর উৎপাদিত বস্ত্র ও সুতার মান খারাপ এবং সময়মতো সরবরাহ করতে পারবে না। এতে রপ্তানি বিলম্বিত হবে, বিদেশি ক্রেতা হাতছাড়া হয়ে যাবে। তখন পোশাকশিল্প মালিকদের সেই খোঁড়া অজুহাত শোনেনি সরকার। তারই ফলে ৭০ হাজার কোটি টাকার বিনিয়োগ আর বিপুল কর্মসংস্থান সমৃদ্ধ হয়ে উঠেছে বাংলাদেশের বস্ত্র খাত। এখন দেশের কারখানায় উৎপাদিত বস্ত্র ও সুতা দিয়েই বাংলাদেশের ওভেন পোশাকের ৩০ ও নিটওয়্যারের ৯০ ভাগ পোশাক তৈরির পর বিদেশে রপ্তানি হচ্ছে।

দেশে উৎপাদিত কাগজের মান সবসময়ই পরীক্ষা করছে বিএসটিআই। বাংলাদেশ থেকে বিভিন্ন দেশে রপ্তানি হওয়া পণ্যের চালানের মানও পরীক্ষা করে ছাড় করছে পাশের দেশ ভারতসহ অন্যরা। জনস্বার্থ ও দেশীয় শিল্পের স্বার্থরক্ষার পাশাপাশি আইনানুযায়ী পণ্য আমদানি নিশ্চিত করার জন্য দুনিয়াজুড়েই আমদানিপণ্যের মান যাচাই করা হয়। বাংলাদেশ থেকে রপ্তানি হওয়া হলুদের গুঁড়া পরীক্ষা করে ফেরত দিয়েছে যুক্তরাষ্ট্র। এ ছাড়া আমাদের দেশে উৎপাদিত চিংড়ি ইউরোপের মানের সঙ্গে সামঞ্জস্যপূর্ণ না হওয়ায় তারা আমদানিই বন্ধ করে দিয়েছে। বাংলাদেশ থেকে ভারতে রপ্তানি হওয়া ব্যাটারিসহ সব ধরনের পণ্য দেশটির স্থলবন্দর থেকে নমুনা নিয়ে কেন্দ্রীয় ল্যাবরেটরিতে পরীক্ষা করা হয়। এতে দুই মাসের মতো সময় লাগলেও মান যাচাইয়ের সঙ্গে বিন্দুমাত্র সমঝোতা করা হয় না। এমনকি বিএসটিআইর মান পরীক্ষার সনদ থাকা সত্ত্বেও বাংলাদেশ থেকে রপ্তানি হওয়া প্রতিটি পণ্যের চালান নিজস্ব ব্যবস্থাপনায় পরীক্ষা করে ভারতের মান নিয়ন্ত্রক সংস্থা ব্যুরো অব ইন্ডিয়ান স্ট্যান্ডার্ডস (বিআইএস)। বিএসটিআইর পরিচালক কমল প্রসাদ দাস গতকাল বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, 'কাগজের মান পরীক্ষা করার জন্য আগে থেকেই বিএসটিআইর কিছু মেশিন ছিল। আরও নতুন কয়েকটি অত্যাধুনিক মেশিন সম্প্রতি বিদেশ থেকে আনা হয়েছে। নতুন আনা মেশিনগুলোও স্থাপন করা হয়ে গেছে। তাই মুহূর্তের মধ্যেই আমদানি করা বা দেশে উৎপাদিত কাগজের মান যাচাই করতে পারবে বিএসটিআই।'

বাংলাদেশ পেপার মার্চেন্ট অ্যাসোসিয়েশনের সভাপতি এ টি এম জাহাঙ্গীর গতকাল বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, 'সংবাদপত্র শিল্পের জন্য সরকার কম শুল্কে নিউজপ্রিন্ট আমদানির সুযোগ দিয়েছে। সে সুযোগের অপব্যবহার করে উচ্চ শুল্কে যেসব কাগজ আমদানি করার কথা, সেগুলোও নিউজপ্রিন্ট হিসেবে আমদানি হচ্ছে। এতে কেবল সরকার যে রাজস্ব হারাচ্ছে তা নয়, দেশের কাগজশিল্পও ধ্বংস হয়ে যাচ্ছে।' তিনি বলেন, 'আমদানিকারকরা যদি আইন মেনে সঠিকভাবে আমদানি করেন, তাহলে মান পরীক্ষায় তাদের আপত্তি কেন? মান পরীক্ষার পর আমদানি করা কাগজ তো খালাস হয়ে যাবে। তাহলে তাদের অসুবিধা কোথায়। দেশীয় শিল্প রক্ষা, রাজস্ব ফাঁকি রোধ ও ভোক্তাদের হাতে মানসম্পন্ন কাগজ তুলে দিতে অবশ্যই দ্রুত মান পরীক্ষার উদ্যোগ নেওয়া দরকার।'

দেশীয় শিল্প ধ্বংসের হাত থেকে রক্ষায় আমদানি করা নিম্নমানের কাগজের চালান খালাস করার আগে নিউজপ্রিন্ট এবং রাইটিং ও প্রিন্টিং কাগজের চালান বিএসটিআইর মাধ্যমে মান পরীক্ষার ব্যবস্থা নেওয়ার জন্য আমদানিনীতি আদেশে সংযোজন করতে বাণিজ্য মন্ত্রণালয়কে অনুরোধ করে শিল্প মন্ত্রণালয়। তার পরিপ্রেক্ষিতে ২৪ মার্চ বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ের অতিরিক্ত সচিব (আইআইটি) মনোজকুমার রায়ের সভাপতিত্বে সংশ্লিষ্ট মন্ত্রণালয় ও ব্যবসায়ী প্রতিনিধিদের নিয়ে এক বৈঠক হয়। ওই বৈঠকে গুটিকয় আমদানিকারক বাদে সংশ্লিষ্ট সব পক্ষই আমদানি করা কাগজের মান পরীক্ষার পক্ষে জোরাল মতামত দেয়।

শিল্প মন্ত্রণালয়ের উপসচিব খন্দকার রফিকুল ইসলাম ওই সভায় বলেন, 'দেশে উৎপাদিত যে ১৫৫টি পণ্যের মান বিএসটিআইর মাধ্যমে পরীক্ষা করা বাধ্যতামূলক, তার মধ্যে নিউজপ্রিন্ট এবং রাইটিং ও প্রিন্টিং কাগজ রয়েছে। দেশে উৎপাদিত এসব পণ্যের গুণগত মান পরীক্ষা করে বিএসটিআই থেকে সিএম লাইসেন্স দেওয়া হয়। কিন্তু আমদানিনীতি আদেশ ২০১২-২০১৫-এর ২৬ ধারার ২৮(ক) উপধারায় উল্লেখিত ৪৩ পণ্যের তালিকায় নিউজপ্রিন্ট এবং রাইটিং ও প্রিন্টিং পেপার না থাকায় আমদানি করা এসব পণ্য বিএসটিআইর পরীক্ষা ও গুণগতমানের ছাড়পত্র ছাড়াই সরাসরি বন্দর থেকে খালাস করছে শুল্ক বিভাগ। বিএসটিআইর পরীক্ষা ও ছাড়পত্র ছাড়া পণ্য দেশীয় বাজারে প্রবেশের ফলে ভোক্তারা কাঙ্ক্ষিত মানের পণ্য পাওয়া থেকে বঞ্চিত হচ্ছে। অন্যদিকে, দেশীয় কাগজশিল্প অসম প্রতিযোগিতার সম্মুখীন হচ্ছে। দেশীয় শিল্প ও ভোক্তা স্বার্থ সংরক্ষণের জন্য আমদানি করা নিউজপ্রিন্ট এবং রাইটিং ও প্রিন্টিং পেপারস পণ্য দুটি কাস্টমস থেকে ছাড়করণের আগেই বিএসটিআই থেকে পরীক্ষণ ও গুণগতমানের ছাড়পত্র গ্রহণ বাধ্যতামূলক করা প্রয়োজন।'

এ জন্য আমদানিনীতি আদেশ ২০১২-২০১৫-এর ২৬ ধারার ২৮(ক) উপধারায় উল্লেখিত ৪৩টি পণ্যের সঙ্গে নিউজপ্রিন্ট এবং রাইটিং ও প্রিন্টিং পেপারস অন্তর্ভুক্ত করে আমদানিকালে বিএসটিআইর মাধ্যমে মান যাচাইয়ের অনুরোধ করেন তিনি। আর বিএসটিআই মান যাচাইয়ের কাজ শুরুর আগ পর্যন্ত জাতীয় রাজস্ব বোর্ডকে (এনবিআর) প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেওয়া এবং বন্দরগুলোয় এ নির্দেশনা জারির অনুরোধ করেন শিল্প মন্ত্রণালয়ের ওই কর্মকর্তা। বিএসটিআই পরিচালক কমল প্রসাদ দাস একই রকম মত দেন। আমদানি করা কাগজের মান পরীক্ষার পরই তা খালাস দেওয়া উচিত বলে উল্লেখ করেন তিনি। বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ের ওই সভায় কমল প্রসাদ দাস বলেন, 'আমদানিনীতি আদেশ ২০১২-২০১৫-এর ২৬ (২৮) অনুচ্ছেদে যে ৪৩টি পণ্যের তালিকা রয়েছে, তার মধ্যে নিউজপ্রিন্ট, রাইটিং ও প্রিন্টিং পেপার অন্তর্ভুক্ত না হওয়ায় কাস্টমস কর্তৃপক্ষ সরাসরি বন্দর থেকে বিএসটিআই পরীক্ষণ ও গুণগতমানের ছাড়পত্র ছাড়াই ছাড় করে। ফলে পণ্য দুটির গুণগতমানের সনদ দেওয়া সম্ভব হচ্ছে না। লেখা ও ছাপার কাগজ এবং নিউজপ্রিন্ট লেখনী সামগ্রীর গুরুত্বপূর্ণ উপাদান হওয়ার কারণে পণ্য দুটি আমদানি হয়ে বাজারজাত হওয়ার আগে এর গুণগতমান পরীক্ষা করা বাঞ্ছনীয়। তাই পণ্য দুটি আমদানিনীতি আদেশ ২০১২-২০১৫-এর ২৬ (২৮) অনুচ্ছেদে ৪৩টি পণ্যের তালিকার অন্তর্ভুক্ত করে আমদানি করা নিউজপ্রিন্ট, রাইটিং ও প্রিন্টিং পেপার বিএসটিআইর বিডিএস (বাংলাদেশ স্ট্যান্ডার্ড বা বাংলাদেশে নির্ধারিত) মান অনুযায়ী পরীক্ষা বাধ্যতামূলক করা প্রয়োজন। একই সঙ্গে দেশে উৎপাদিত সব পণ্যের মান নিয়ন্ত্রণ বিষয়েও সচেষ্ট হওয়া প্রয়োজন।'

বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ের অতিরিক্ত সচিব মনোজকুমার রায় বলেন, 'শুধু কাগজ নয়, যেসব পণ্যের মান বাংলাদেশের বিদ্যমান আইন, বিধি অনুযায়ী নির্ধারণ করা আছে, সেসব পণ্য দেশে উৎপাদিত হোক বা বিদেশ থেকে আমদানি করা হোক, তা অবশ্যই বিডিএস মান অনুযায়ী হতে হবে। বিদ্যমান অনুমোদিত বিডিএস মানের বাইরে কোনো পণ্যই বাংলাদেশের বাজারে আসতে পারে না। বিডিএস মানের বাইরে সব পণ্যই ভেজাল হিসেবে বিবেচিত হবে।'

এফবিসিসিআইর অতিরিক্ত সচিব শাহ মো. আবদুল খালেক বলেন, 'কাগজ ও কাগজজাতীয় পণ্য সীমিত পরিসরে আমদানি করা উচিত, যাতে স্থানীয় শিল্প ক্ষতিগ্রস্ত না হয়। আমদানি করা পণ্যের রপ্তানিকারক দেশের অ্যাক্রিডেটেড ল্যাবরেটরির ইস্যু করা সার্টিফেকেট ছাড়া অবশ্যই বিএসটিআইর পরীক্ষার পর মান সঠিক থাকলেই কেবল ছাড় করা উচিত।'

বাংলাদেশ পেপার মার্চেন্ট অ্যাসোসিয়েশনের প্রতিনিধি মোস্তাফিজুর রহমান ওই সভায় বলেন, 'আমদানি করা কাগজের মান পরীক্ষার ফি এবং সময়ের কারণ দেখিয়ে মান নিয়ন্ত্রণবিহীন আমদানিব্যবস্থা চালু থাকলে পরিণামে দেশীয় শিল্প ধ্বংস হবে, দেশ আমদানিনির্ভর হবে এবং ভোক্তাস্বার্থ ক্ষুণ্ন হবে।' বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ে অনুষ্ঠিত ওই সভায় বাংলাদেশ পেপার মিলস অ্যাসোসিয়েশনের প্রতিনিধি মো. মোস্তাফিজুর রহমান বলেন, 'বাংলাদেশে প্রায় ৭০টি কাগজজাতীয় পণ্য উৎপাদনকারী শিল্প রয়েছে। এ শিল্প প্রতি বছর প্রায় ১২ লাখ টন কাগজ উৎপাদন করতে সক্ষম। আর দেশে কাগজের চাহিদা রয়েছে ৬ থেকে ৭ লাখ টন। দেশের চাহিদা মিটিয়ে কাগজ কলগুলো ইতোমধ্যে প্রায় ২৫টি দেশে কাগজ ও সমজাতীয় পণ্য রপ্তানি করে বৈদেশিক মুদ্রা অর্জন করছে।'

তিনি বলেন, 'আমরা কাগজ আমদানির বিপক্ষে নই। কিন্তু নিম্নমানের কাগজ আমদানির বিপক্ষে। অধিক মুনাফা লাভের জন্য কিছু অসাধু ব্যবসায়ী আমদানির ক্ষেত্রে এলসিতে (ঋণপত্র) পরিমাণ, কাগজের গুণগতমান, জিএসএম ইত্যাদি ক্ষেত্রে মিথ্যা ঘোষণার মাধ্যমে জাপানের মতো সুনামিবিধ্বস্ত দেশ থেকে নিম্নমানের কাগজ আমদানি করে এ শিল্প ক্ষতিগ্রস্ত করছে। তা ছাড়া ৩৯৯ জিএসএমের নিচে কোপেড পেপার আমদানি নিষিদ্ধ হওয়া সত্ত্বেও গার্মেন্ট শিল্পে কাঁচামাল হিসেবে ব্যবহারের নামে তা আমদানি করে খোলা বাজারে বিক্রি করছেন অসাধু ব্যবসায়ীরা। এ সমস্যা রোধে বিএসটিআই নির্ধারিত বাংলাদেশ মান অনুযায়ী চালানভিত্তিক পণ্যের নমুনা পরীক্ষার প্রতিবেদন শুল্ক কর্তৃপক্ষের কাছে দাখিলসাপেক্ষে পণ্য খালাসের বিষয়টি আমদানিনীতিতে অন্তর্ভুক্ত করা যুক্তিযুক্ত হবে।'

তিনি বলেন, আমদানি করা পণ্যের মান সঠিক কি না, তা যাচাইয়ের জন্য আমদানিনীতি আদেশ, ২০১২-২০১৫-এর ২৬ ধারার ২৮(ক) উপধারায় উল্লেখিত ৪৩টি পণ্যের সঙ্গে নিউজপ্রিন্ট এবং রাইটিং ও প্রিন্টিং কাগজ অন্তর্ভুক্ত করে আমদানি করা কাগজ ও সমজাতীয় পণ্য বন্দর থেকে বিএসটিআইর পরীক্ষা ও গুণগতমানের ছাড়পত্র দেখানোর পর কাস্টমস কর্তৃপক্ষ তা ছাড়করণের বিষয়ে চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত নেবে- এমন অনুরোধ করেন তিনি।

বাংলাদেশ পেপার মিলস অ্যাসোসিয়েশনের আরেক প্রতিনিধি দেলোয়ার হোসেন ওই বৈঠকে জানান, 'বাংলাদেশে উৎপাদিত কাগজজাতীয় পণ্যের মান বিডিএস মান অনুযায়ী উৎপাদন করা হয়। সংবাদপত্রসহ অন্যান্য মুদ্রণশিল্পে বাংলাদেশে উৎপাদিত কাগজ বহুলাংশে ব্যবহৃত হচ্ছে। সংবাদপত্রশিল্পে ব্যবহৃত নিউজপ্রিন্টের একটি বড় অংশই দেশীয় উৎসের এবং এ ক্ষেত্রে কখনই আমরা মান খারাপের কোনো অভিযোগ পাইনি।'

 

এই বিভাগের আরও খবর
মিরপুর টেস্টে চালকের আসনে বাংলাদেশ
মিরপুর টেস্টে চালকের আসনে বাংলাদেশ
ঘরের দেয়াল ভেঙে হামলা লুটপাট রোহিঙ্গা সন্ত্রাসীদের
ঘরের দেয়াল ভেঙে হামলা লুটপাট রোহিঙ্গা সন্ত্রাসীদের
ডিবি হেফাজতে আসামির মৃত্যু তদন্ত কমিটি
ডিবি হেফাজতে আসামির মৃত্যু তদন্ত কমিটি
আজ ঢাকায় আসছেন ভুটানের প্রধানমন্ত্রী
আজ ঢাকায় আসছেন ভুটানের প্রধানমন্ত্রী
পুরোনো ভবনগুলো কোড মানেনি
পুরোনো ভবনগুলো কোড মানেনি
ক্ষতিগ্রস্তদের পাশে থাকবে বিএনপি
ক্ষতিগ্রস্তদের পাশে থাকবে বিএনপি
১৪ বছর ধরে বিকল অগ্রিম সংকেত দেওয়া যন্ত্র
১৪ বছর ধরে বিকল অগ্রিম সংকেত দেওয়া যন্ত্র
নির্বাচনে দুর্নীতিবাজদের লাল কার্ড
নির্বাচনে দুর্নীতিবাজদের লাল কার্ড
বিধিমালা না মানায় এমন বিপর্যয়
বিধিমালা না মানায় এমন বিপর্যয়
জিএসপি টার্গেটে সাত দেশ
জিএসপি টার্গেটে সাত দেশ
প্রশাসনিক চাঁদাবাজি
প্রশাসনিক চাঁদাবাজি
হাস্যোজ্জ্বল খালেদা জিয়া সেনাকুঞ্জে
হাস্যোজ্জ্বল খালেদা জিয়া সেনাকুঞ্জে
সর্বশেষ খবর
জাতীয় নার্সিং কমিশন গঠনের দাবিতে সমাবেশ, সড়ক অবরোধ
জাতীয় নার্সিং কমিশন গঠনের দাবিতে সমাবেশ, সড়ক অবরোধ

২ সেকেন্ড আগে | জাতীয়

ষড়যন্ত্র মোকাবিলা করে গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠার লড়াইয়ে জিততেই হবে : আমীর খসরু
ষড়যন্ত্র মোকাবিলা করে গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠার লড়াইয়ে জিততেই হবে : আমীর খসরু

২ মিনিট আগে | রাজনীতি

যাত্রীর অভাবে ঢাকা ছাড়েনি স্টিমার মাহসুদ
যাত্রীর অভাবে ঢাকা ছাড়েনি স্টিমার মাহসুদ

২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নাইজেরিয়ায় ক্যাথলিক স্কুলে হামলা, ২১৫ শিক্ষার্থীসহ ২২৭ জনকে অপহরণ
নাইজেরিয়ায় ক্যাথলিক স্কুলে হামলা, ২১৫ শিক্ষার্থীসহ ২২৭ জনকে অপহরণ

৩ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভাঙ্গায় এক্সপ্রেসওয়ের পাশ থেকে নারীর মরদেহ উদ্ধার
ভাঙ্গায় এক্সপ্রেসওয়ের পাশ থেকে নারীর মরদেহ উদ্ধার

৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

প্রথমবারের মতো কাবাডি বিশ্বকাপের সেমিফাইনালে বাংলাদেশ
প্রথমবারের মতো কাবাডি বিশ্বকাপের সেমিফাইনালে বাংলাদেশ

১৪ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

বাংলাদেশের সমস্যা এক-দুই বছরে সমাধান সম্ভব নয়: পরিবেশ উপদেষ্টা
বাংলাদেশের সমস্যা এক-দুই বছরে সমাধান সম্ভব নয়: পরিবেশ উপদেষ্টা

১৭ মিনিট আগে | জাতীয়

লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল : ভূমিকম্পের আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীবাসীর
লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল : ভূমিকম্পের আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীবাসীর

৩০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

গত ১০ বছর ফ্যাসিবাদ বিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত : মির্জা ফখরুল
গত ১০ বছর ফ্যাসিবাদ বিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত : মির্জা ফখরুল

৩৪ মিনিট আগে | রাজনীতি

পুরান ঢাকার অধিকাংশ ভবন ঝুঁকিপূর্ণ : রাজউক চেয়ারম্যান
পুরান ঢাকার অধিকাংশ ভবন ঝুঁকিপূর্ণ : রাজউক চেয়ারম্যান

৫৮ মিনিট আগে | নগর জীবন

সংঘাত সমাধানের ভিত্তি হতে পারে মার্কিন শান্তি পরিকল্পনা: পুতিন
সংঘাত সমাধানের ভিত্তি হতে পারে মার্কিন শান্তি পরিকল্পনা: পুতিন

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

টাঙ্গাইলে ১৫ কিলোমিটার ম্যারাথন প্রতিযোগিতা অনুষ্ঠিত
টাঙ্গাইলে ১৫ কিলোমিটার ম্যারাথন প্রতিযোগিতা অনুষ্ঠিত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সিলেট বিভাগের কোন জেলায় বেড়েছে কত ভোটার
সিলেট বিভাগের কোন জেলায় বেড়েছে কত ভোটার

১ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

আশুলিয়ার বাইপাইলে ভূকম্পন অনুভূত
আশুলিয়ার বাইপাইলে ভূকম্পন অনুভূত

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সুদানে সংঘাত বন্ধের আহ্বান গুতেরেসের
সুদানে সংঘাত বন্ধের আহ্বান গুতেরেসের

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চাপের মুখে রাশিয়ার তেল আমদানি বন্ধ করল ভারতের বৃহত্তম শিল্পগোষ্ঠী রিলায়েন্স
চাপের মুখে রাশিয়ার তেল আমদানি বন্ধ করল ভারতের বৃহত্তম শিল্পগোষ্ঠী রিলায়েন্স

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চাঁপাইনবাবগঞ্জ সিটিজেএ নির্বাচনে সভাপতি রফিক, সম্পাদক জুয়েল
চাঁপাইনবাবগঞ্জ সিটিজেএ নির্বাচনে সভাপতি রফিক, সম্পাদক জুয়েল

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সুফিবাদে কেন বিশ্বাস করেন এ আর রহমান?
সুফিবাদে কেন বিশ্বাস করেন এ আর রহমান?

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

২৪ ঘণ্টার মধ্যে লঘুচাপ সৃষ্টির আভাস
২৪ ঘণ্টার মধ্যে লঘুচাপ সৃষ্টির আভাস

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

একাধিক গাড়ির চাপায় ক্ষতবিক্ষত এক ব্যক্তি, মুখের ডান পাশ ছাড়া যাচ্ছে না চেনা
একাধিক গাড়ির চাপায় ক্ষতবিক্ষত এক ব্যক্তি, মুখের ডান পাশ ছাড়া যাচ্ছে না চেনা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পাবনায় বসুন্ধরা শুভসংঘের সাহিত্য আড্ডা
পাবনায় বসুন্ধরা শুভসংঘের সাহিত্য আড্ডা

১ ঘণ্টা আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

ঢাকার বাতাস আজও ‘অস্বাস্থ্যকর’
ঢাকার বাতাস আজও ‘অস্বাস্থ্যকর’

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কী কী পাচ্ছেন মিস ইউনিভার্স ফাতিমা বশ
কী কী পাচ্ছেন মিস ইউনিভার্স ফাতিমা বশ

২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

বিকালে প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে ভুটানের প্রধানমন্ত্রীর বৈঠক
বিকালে প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে ভুটানের প্রধানমন্ত্রীর বৈঠক

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইউরোপের প্রতি সাত শিশু কিশোরের মধ্যে মানসিক সমস্যায় ভুগছেন একজন
ইউরোপের প্রতি সাত শিশু কিশোরের মধ্যে মানসিক সমস্যায় ভুগছেন একজন

২ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

পথশয্যায় থাকা মানুষের মাঝে মশারি বিতরণ বসুন্ধরা শুভসংঘের
পথশয্যায় থাকা মানুষের মাঝে মশারি বিতরণ বসুন্ধরা শুভসংঘের

২ ঘণ্টা আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

ত্রয়োদশ সংসদ নির্বাচন হবে ঐতিহাসিক : ইসি সানাউল্লাহ
ত্রয়োদশ সংসদ নির্বাচন হবে ঐতিহাসিক : ইসি সানাউল্লাহ

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘এরা নারীবাদী কথার অর্থই জানে না’
‘এরা নারীবাদী কথার অর্থই জানে না’

২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ঝিনাইদহে বিয়েতে দাওয়াত না দেওয়ায় দু’গ্রুপের সংঘর্ষ, আহত ১০
ঝিনাইদহে বিয়েতে দাওয়াত না দেওয়ায় দু’গ্রুপের সংঘর্ষ, আহত ১০

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আদা চায়ের কার্যকারিতা
আদা চায়ের কার্যকারিতা

২ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

সর্বাধিক পঠিত
হাসিনার মৃত্যুদণ্ড নিয়ে এবার মুখ খুলল পাকিস্তান
হাসিনার মৃত্যুদণ্ড নিয়ে এবার মুখ খুলল পাকিস্তান

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘দেশে ৩০ বছরের মধ্যে সবচেয়ে বড় ভূমিকম্প, শক্তি হিরোশিমা বোমার সমান’
‘দেশে ৩০ বছরের মধ্যে সবচেয়ে বড় ভূমিকম্প, শক্তি হিরোশিমা বোমার সমান’

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১০
ভূমিকম্পে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১০

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে ঢাকায় ক্ষতিগ্রস্ত ভবনের তালিকা প্রকাশ
ভূমিকম্পে ঢাকায় ক্ষতিগ্রস্ত ভবনের তালিকা প্রকাশ

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এটি বড় ভূমিকম্পের আগাম বার্তা: গবেষক আনসারী
এটি বড় ভূমিকম্পের আগাম বার্তা: গবেষক আনসারী

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সেনাকুঞ্জে প্রধান উপদেষ্টা ও বিএনপি চেয়ারপারসনের সৌজন্য সাক্ষাৎ
সেনাকুঞ্জে প্রধান উপদেষ্টা ও বিএনপি চেয়ারপারসনের সৌজন্য সাক্ষাৎ

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নাটকীয় সুপার ওভারে ভারতকে হারিয়ে ফাইনালে বাংলাদেশ
নাটকীয় সুপার ওভারে ভারতকে হারিয়ে ফাইনালে বাংলাদেশ

১৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

যুদ্ধ বন্ধে মার্কিন পরিকল্পনা মানতে রাজি জেলেনস্কি
যুদ্ধ বন্ধে মার্কিন পরিকল্পনা মানতে রাজি জেলেনস্কি

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভূমিকম্পে নিহত বেড়ে ৬, আহত শতাধিক
ভূমিকম্পে নিহত বেড়ে ৬, আহত শতাধিক

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তাসকিনের ২৪ রানের ওভার
তাসকিনের ২৪ রানের ওভার

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শান্তি প্রস্তাব মেনে নিতে ইউক্রেনকে সময় বেঁধে দিলেন ট্রাম্প
শান্তি প্রস্তাব মেনে নিতে ইউক্রেনকে সময় বেঁধে দিলেন ট্রাম্প

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আশুলিয়ার বাইপাইলে ভূকম্পন অনুভূত
আশুলিয়ার বাইপাইলে ভূকম্পন অনুভূত

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

কেন ভূমিকম্পের পূর্বাভাস দেয়া যায় না?
কেন ভূমিকম্পের পূর্বাভাস দেয়া যায় না?

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মামদানিকে ট্রাম্পের অভিনন্দন, বৈঠককে বললেন ‘দারুণ ও ফলপ্রসূ’
মামদানিকে ট্রাম্পের অভিনন্দন, বৈঠককে বললেন ‘দারুণ ও ফলপ্রসূ’

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজধানীতে বায়তুল মোকাররম মসজিদের সামনে বৈদ্যুতিক খুঁটিতে আগুন, পুড়ল দোকান
রাজধানীতে বায়তুল মোকাররম মসজিদের সামনে বৈদ্যুতিক খুঁটিতে আগুন, পুড়ল দোকান

১৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল নরসিংদী জেলায় যে ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে
ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল নরসিংদী জেলায় যে ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে

১৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভূমিকম্পের ক্ষয়ক্ষতি নিরূপণে কন্ট্রোল রুম চালু করলো সরকার
ভূমিকম্পের ক্ষয়ক্ষতি নিরূপণে কন্ট্রোল রুম চালু করলো সরকার

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হোয়াটসঅ্যাপ ব্যবহারকারীদের জন্য নতুন সতর্কবার্তা
হোয়াটসঅ্যাপ ব্যবহারকারীদের জন্য নতুন সতর্কবার্তা

১৬ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল নরসিংদীতে একজনের মৃত্যু, আহত অর্ধশত
ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল নরসিংদীতে একজনের মৃত্যু, আহত অর্ধশত

২৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ফাইনালে পাকিস্তানকে পেল বাংলাদেশ
ফাইনালে পাকিস্তানকে পেল বাংলাদেশ

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

‌‘তথ্য প্রমাণের ভিত্তিতে হাসিনার বিচার হয়েছে, তবে আপিলের সুযোগ আছে’
‌‘তথ্য প্রমাণের ভিত্তিতে হাসিনার বিচার হয়েছে, তবে আপিলের সুযোগ আছে’

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দুবাই এয়ার শোতে ভেঙে পড়ল ভারতের তেজস, পাইলট নিহত
দুবাই এয়ার শোতে ভেঙে পড়ল ভারতের তেজস, পাইলট নিহত

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মাছের বাজার চড়া, মুরগি-ডিমে কিছুটা স্বস্তি
মাছের বাজার চড়া, মুরগি-ডিমে কিছুটা স্বস্তি

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যেভাবে স্মার্টফোনেই মিলবে ভূমিকম্পের সতর্কবার্তা
যেভাবে স্মার্টফোনেই মিলবে ভূমিকম্পের সতর্কবার্তা

১৮ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

শান্তি পরিকল্পনা নিয়ে কঠিন চাপের মুখে ইউক্রেন
শান্তি পরিকল্পনা নিয়ে কঠিন চাপের মুখে ইউক্রেন

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজধানীতে পরিবার পরিকল্পনা কর্মীদের অবস্থান কর্মসূচি
রাজধানীতে পরিবার পরিকল্পনা কর্মীদের অবস্থান কর্মসূচি

১৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

পুরস্কার নিতে ভেনেজুয়েলা ছাড়লে পলাতক হবেন মাচাদো
পুরস্কার নিতে ভেনেজুয়েলা ছাড়লে পলাতক হবেন মাচাদো

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভূমিকম্পে হতাহতদের আর্থিক সহায়তা দেবে ঢাকা জেলা প্রশাসন
ভূমিকম্পে হতাহতদের আর্থিক সহায়তা দেবে ঢাকা জেলা প্রশাসন

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

যাত্রাবাড়ীতে নবীউল্লাহ নবীর গণসংযোগ
যাত্রাবাড়ীতে নবীউল্লাহ নবীর গণসংযোগ

১৫ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

ঢাকায় ভূমিকম্পে জাতিসংঘ ও যুক্তরাষ্ট্রের সমবেদনা
ঢাকায় ভূমিকম্পে জাতিসংঘ ও যুক্তরাষ্ট্রের সমবেদনা

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল নরসিংদী
লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল নরসিংদী

প্রথম পৃষ্ঠা

পুলিশের নতুন পোশাক নিয়ে আলোচনা চলছেই
পুলিশের নতুন পোশাক নিয়ে আলোচনা চলছেই

পেছনের পৃষ্ঠা

ভয়ংকর ঝুঁকিতে পুরান ঢাকা সিলেট ও চট্টগ্রাম
ভয়ংকর ঝুঁকিতে পুরান ঢাকা সিলেট ও চট্টগ্রাম

প্রথম পৃষ্ঠা

৭০০ উইকেটের স্বপ্ন তাইজুলের
৭০০ উইকেটের স্বপ্ন তাইজুলের

মাঠে ময়দানে

হাস্যোজ্জ্বল খালেদা জিয়া সেনাকুঞ্জে
হাস্যোজ্জ্বল খালেদা জিয়া সেনাকুঞ্জে

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

শাবনূরকে নিয়ে অশান্তি চলত সালমানের সংসারে : লিমা
শাবনূরকে নিয়ে অশান্তি চলত সালমানের সংসারে : লিমা

শোবিজ

সেই শাবানা এই শাবানা
সেই শাবানা এই শাবানা

শোবিজ

ভূমিকম্পে কাঁপল দেশ
ভূমিকম্পে কাঁপল দেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রশাসনিক চাঁদাবাজি
প্রশাসনিক চাঁদাবাজি

প্রথম পৃষ্ঠা

উত্তরাঞ্চলে ঝুঁকিতে হাজারো ভবন
উত্তরাঞ্চলে ঝুঁকিতে হাজারো ভবন

নগর জীবন

নষ্ট যন্ত্রে বেহাল স্বাস্থ্যসেবা
নষ্ট যন্ত্রে বেহাল স্বাস্থ্যসেবা

পেছনের পৃষ্ঠা

লাউয়ের গ্রাম লালমতি
লাউয়ের গ্রাম লালমতি

শনিবারের সকাল

বিদেশিদের বন্দর ইজারা হুমকিস্বরূপ
বিদেশিদের বন্দর ইজারা হুমকিস্বরূপ

নগর জীবন

চিরনিদ্রায় শায়িত হলেন তোফায়েল আহমেদের স্ত্রী
চিরনিদ্রায় শায়িত হলেন তোফায়েল আহমেদের স্ত্রী

নগর জীবন

অতিথি পাখির কলকাকলিতে মুখর চরবিজয়
অতিথি পাখির কলকাকলিতে মুখর চরবিজয়

পেছনের পৃষ্ঠা

সুষ্ঠু নির্বাচনে সশস্ত্র বাহিনীকে ভূমিকা রাখতে হবে  - প্রধান উপদেষ্টা
সুষ্ঠু নির্বাচনে সশস্ত্র বাহিনীকে ভূমিকা রাখতে হবে - প্রধান উপদেষ্টা

প্রথম পৃষ্ঠা

মেয়েদের আইপিএল নিলামে বাংলাদেশের তিন ক্রিকেটার
মেয়েদের আইপিএল নিলামে বাংলাদেশের তিন ক্রিকেটার

মাঠে ময়দানে

পার্থে এক দিনে ১৯ উইকেটের পতন
পার্থে এক দিনে ১৯ উইকেটের পতন

মাঠে ময়দানে

আজ ঢাকায় আসছেন ভুটানের প্রধানমন্ত্রী
আজ ঢাকায় আসছেন ভুটানের প্রধানমন্ত্রী

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচনে দুর্নীতিবাজদের লাল কার্ড
নির্বাচনে দুর্নীতিবাজদের লাল কার্ড

প্রথম পৃষ্ঠা

আলোছায়ায় মেহজাবীন
আলোছায়ায় মেহজাবীন

শোবিজ

সুস্থ জীবনের জন্য হাফ ম্যারাথন
সুস্থ জীবনের জন্য হাফ ম্যারাথন

মাঠে ময়দানে

সেই কলমতর
সেই কলমতর

শোবিজ

সিরাজগঞ্জ দিনাজপুরে ফুটবল উৎসব
সিরাজগঞ্জ দিনাজপুরে ফুটবল উৎসব

মাঠে ময়দানে

সবজির সরবরাহ বাড়লেও কমছে না দাম
সবজির সরবরাহ বাড়লেও কমছে না দাম

নগর জীবন

বাংলাদেশের পদক নিশ্চিত করার ম্যাচ
বাংলাদেশের পদক নিশ্চিত করার ম্যাচ

মাঠে ময়দানে

ঘরের দেয়াল ভেঙে হামলা লুটপাট রোহিঙ্গা সন্ত্রাসীদের
ঘরের দেয়াল ভেঙে হামলা লুটপাট রোহিঙ্গা সন্ত্রাসীদের

প্রথম পৃষ্ঠা

বসুন্ধরা ইনডোর টেনিস কোর্টে চায়নিজ ব্যাডমিন্টন উৎসব
বসুন্ধরা ইনডোর টেনিস কোর্টে চায়নিজ ব্যাডমিন্টন উৎসব

মাঠে ময়দানে

জিএসপি টার্গেটে সাত দেশ
জিএসপি টার্গেটে সাত দেশ

প্রথম পৃষ্ঠা