শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, রবিবার, ২৭ এপ্রিল, ২০১৪

দেশীয় শিল্প ভোক্তা স্বার্থ রক্ষায়

আমদানি করা কাগজের মান পরীক্ষার পক্ষে সবাই

নিজস্ব প্রতিবেদক
প্রিন্ট ভার্সন
আমদানি করা কাগজের মান পরীক্ষার পক্ষে সবাই

শিল্প ও বাণিজ্য মন্ত্রণালয়, বাংলাদেশ স্ট্যান্ডার্ড অ্যান্ড টেস্টিং ইনস্টিটিউট (বিএসটিআই) এবং দেশের ব্যবসায়ী ও শিল্পপতিদের শীর্ষ সংগঠন এফবিসিসিআই দেশীয় শিল্প ও ভোক্তা অধিকার নিশ্চিত করার স্বার্থে আমদানি করা কাগজের মান বিএসটিআইর মাধ্যমে যাচাই করে ছাড়পত্র দেওয়ার সুপারিশ করেছে। তারা বলেছে, না হলে কেবল দেশের কাগজশিল্পই ধ্বংস হয়ে যাবে না, আমদানি করা নিম্নমানের ও তেজস্ক্রিয় রাসায়নিকযুক্ত কাগজ থেকে মানবদেহের জন্য ক্ষতিকর নানা রোগবালাইও ছড়িয়ে পড়তে পারে। এসব বিবেচনায় আমদানি করা কাগজের মান পরীক্ষার জন্য প্রয়োজনীয় সব মেশিন আমদানি করে স্থাপনও করেছে বিএসটিআই। কিন্তু খোঁড়া যুক্তি তুলে এ উদ্যোগ বাধাগ্রস্ত করার অপচেষ্টা করছে কিছু আমদানিকারক। আশি ও নব্বইয়ের দশকে যেমনটি তৈরি পোশাক রপ্তানিকারকরা করেছিলেন দেশের বস্ত্র খাতের টেক্সটাইল ও স্পিনিং মিলগুলোর বিপক্ষে।

জানা গেছে, শুরুতে বাংলাদেশের বস্ত্র খাতের আমদানির ওপর নিয়ন্ত্রণারোপের প্রস্তাবে তৈরি পোশাকশিল্পের মালিকরাও এমনই বিরোধিতা করেছিলেন। তখন পোশাকশিল্প মালিকদের বোল ছিল- দেশের টেক্সটাইল ও স্পিনিং মিলগুলোর উৎপাদিত বস্ত্র ও সুতার মান খারাপ এবং সময়মতো সরবরাহ করতে পারবে না। এতে রপ্তানি বিলম্বিত হবে, বিদেশি ক্রেতা হাতছাড়া হয়ে যাবে। তখন পোশাকশিল্প মালিকদের সেই খোঁড়া অজুহাত শোনেনি সরকার। তারই ফলে ৭০ হাজার কোটি টাকার বিনিয়োগ আর বিপুল কর্মসংস্থান সমৃদ্ধ হয়ে উঠেছে বাংলাদেশের বস্ত্র খাত। এখন দেশের কারখানায় উৎপাদিত বস্ত্র ও সুতা দিয়েই বাংলাদেশের ওভেন পোশাকের ৩০ ও নিটওয়্যারের ৯০ ভাগ পোশাক তৈরির পর বিদেশে রপ্তানি হচ্ছে।

দেশে উৎপাদিত কাগজের মান সবসময়ই পরীক্ষা করছে বিএসটিআই। বাংলাদেশ থেকে বিভিন্ন দেশে রপ্তানি হওয়া পণ্যের চালানের মানও পরীক্ষা করে ছাড় করছে পাশের দেশ ভারতসহ অন্যরা। জনস্বার্থ ও দেশীয় শিল্পের স্বার্থরক্ষার পাশাপাশি আইনানুযায়ী পণ্য আমদানি নিশ্চিত করার জন্য দুনিয়াজুড়েই আমদানিপণ্যের মান যাচাই করা হয়। বাংলাদেশ থেকে রপ্তানি হওয়া হলুদের গুঁড়া পরীক্ষা করে ফেরত দিয়েছে যুক্তরাষ্ট্র। এ ছাড়া আমাদের দেশে উৎপাদিত চিংড়ি ইউরোপের মানের সঙ্গে সামঞ্জস্যপূর্ণ না হওয়ায় তারা আমদানিই বন্ধ করে দিয়েছে। বাংলাদেশ থেকে ভারতে রপ্তানি হওয়া ব্যাটারিসহ সব ধরনের পণ্য দেশটির স্থলবন্দর থেকে নমুনা নিয়ে কেন্দ্রীয় ল্যাবরেটরিতে পরীক্ষা করা হয়। এতে দুই মাসের মতো সময় লাগলেও মান যাচাইয়ের সঙ্গে বিন্দুমাত্র সমঝোতা করা হয় না। এমনকি বিএসটিআইর মান পরীক্ষার সনদ থাকা সত্ত্বেও বাংলাদেশ থেকে রপ্তানি হওয়া প্রতিটি পণ্যের চালান নিজস্ব ব্যবস্থাপনায় পরীক্ষা করে ভারতের মান নিয়ন্ত্রক সংস্থা ব্যুরো অব ইন্ডিয়ান স্ট্যান্ডার্ডস (বিআইএস)। বিএসটিআইর পরিচালক কমল প্রসাদ দাস গতকাল বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, 'কাগজের মান পরীক্ষা করার জন্য আগে থেকেই বিএসটিআইর কিছু মেশিন ছিল। আরও নতুন কয়েকটি অত্যাধুনিক মেশিন সম্প্রতি বিদেশ থেকে আনা হয়েছে। নতুন আনা মেশিনগুলোও স্থাপন করা হয়ে গেছে। তাই মুহূর্তের মধ্যেই আমদানি করা বা দেশে উৎপাদিত কাগজের মান যাচাই করতে পারবে বিএসটিআই।'

বাংলাদেশ পেপার মার্চেন্ট অ্যাসোসিয়েশনের সভাপতি এ টি এম জাহাঙ্গীর গতকাল বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, 'সংবাদপত্র শিল্পের জন্য সরকার কম শুল্কে নিউজপ্রিন্ট আমদানির সুযোগ দিয়েছে। সে সুযোগের অপব্যবহার করে উচ্চ শুল্কে যেসব কাগজ আমদানি করার কথা, সেগুলোও নিউজপ্রিন্ট হিসেবে আমদানি হচ্ছে। এতে কেবল সরকার যে রাজস্ব হারাচ্ছে তা নয়, দেশের কাগজশিল্পও ধ্বংস হয়ে যাচ্ছে।' তিনি বলেন, 'আমদানিকারকরা যদি আইন মেনে সঠিকভাবে আমদানি করেন, তাহলে মান পরীক্ষায় তাদের আপত্তি কেন? মান পরীক্ষার পর আমদানি করা কাগজ তো খালাস হয়ে যাবে। তাহলে তাদের অসুবিধা কোথায়। দেশীয় শিল্প রক্ষা, রাজস্ব ফাঁকি রোধ ও ভোক্তাদের হাতে মানসম্পন্ন কাগজ তুলে দিতে অবশ্যই দ্রুত মান পরীক্ষার উদ্যোগ নেওয়া দরকার।'

দেশীয় শিল্প ধ্বংসের হাত থেকে রক্ষায় আমদানি করা নিম্নমানের কাগজের চালান খালাস করার আগে নিউজপ্রিন্ট এবং রাইটিং ও প্রিন্টিং কাগজের চালান বিএসটিআইর মাধ্যমে মান পরীক্ষার ব্যবস্থা নেওয়ার জন্য আমদানিনীতি আদেশে সংযোজন করতে বাণিজ্য মন্ত্রণালয়কে অনুরোধ করে শিল্প মন্ত্রণালয়। তার পরিপ্রেক্ষিতে ২৪ মার্চ বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ের অতিরিক্ত সচিব (আইআইটি) মনোজকুমার রায়ের সভাপতিত্বে সংশ্লিষ্ট মন্ত্রণালয় ও ব্যবসায়ী প্রতিনিধিদের নিয়ে এক বৈঠক হয়। ওই বৈঠকে গুটিকয় আমদানিকারক বাদে সংশ্লিষ্ট সব পক্ষই আমদানি করা কাগজের মান পরীক্ষার পক্ষে জোরাল মতামত দেয়।

শিল্প মন্ত্রণালয়ের উপসচিব খন্দকার রফিকুল ইসলাম ওই সভায় বলেন, 'দেশে উৎপাদিত যে ১৫৫টি পণ্যের মান বিএসটিআইর মাধ্যমে পরীক্ষা করা বাধ্যতামূলক, তার মধ্যে নিউজপ্রিন্ট এবং রাইটিং ও প্রিন্টিং কাগজ রয়েছে। দেশে উৎপাদিত এসব পণ্যের গুণগত মান পরীক্ষা করে বিএসটিআই থেকে সিএম লাইসেন্স দেওয়া হয়। কিন্তু আমদানিনীতি আদেশ ২০১২-২০১৫-এর ২৬ ধারার ২৮(ক) উপধারায় উল্লেখিত ৪৩ পণ্যের তালিকায় নিউজপ্রিন্ট এবং রাইটিং ও প্রিন্টিং পেপার না থাকায় আমদানি করা এসব পণ্য বিএসটিআইর পরীক্ষা ও গুণগতমানের ছাড়পত্র ছাড়াই সরাসরি বন্দর থেকে খালাস করছে শুল্ক বিভাগ। বিএসটিআইর পরীক্ষা ও ছাড়পত্র ছাড়া পণ্য দেশীয় বাজারে প্রবেশের ফলে ভোক্তারা কাঙ্ক্ষিত মানের পণ্য পাওয়া থেকে বঞ্চিত হচ্ছে। অন্যদিকে, দেশীয় কাগজশিল্প অসম প্রতিযোগিতার সম্মুখীন হচ্ছে। দেশীয় শিল্প ও ভোক্তা স্বার্থ সংরক্ষণের জন্য আমদানি করা নিউজপ্রিন্ট এবং রাইটিং ও প্রিন্টিং পেপারস পণ্য দুটি কাস্টমস থেকে ছাড়করণের আগেই বিএসটিআই থেকে পরীক্ষণ ও গুণগতমানের ছাড়পত্র গ্রহণ বাধ্যতামূলক করা প্রয়োজন।'

এ জন্য আমদানিনীতি আদেশ ২০১২-২০১৫-এর ২৬ ধারার ২৮(ক) উপধারায় উল্লেখিত ৪৩টি পণ্যের সঙ্গে নিউজপ্রিন্ট এবং রাইটিং ও প্রিন্টিং পেপারস অন্তর্ভুক্ত করে আমদানিকালে বিএসটিআইর মাধ্যমে মান যাচাইয়ের অনুরোধ করেন তিনি। আর বিএসটিআই মান যাচাইয়ের কাজ শুরুর আগ পর্যন্ত জাতীয় রাজস্ব বোর্ডকে (এনবিআর) প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেওয়া এবং বন্দরগুলোয় এ নির্দেশনা জারির অনুরোধ করেন শিল্প মন্ত্রণালয়ের ওই কর্মকর্তা। বিএসটিআই পরিচালক কমল প্রসাদ দাস একই রকম মত দেন। আমদানি করা কাগজের মান পরীক্ষার পরই তা খালাস দেওয়া উচিত বলে উল্লেখ করেন তিনি। বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ের ওই সভায় কমল প্রসাদ দাস বলেন, 'আমদানিনীতি আদেশ ২০১২-২০১৫-এর ২৬ (২৮) অনুচ্ছেদে যে ৪৩টি পণ্যের তালিকা রয়েছে, তার মধ্যে নিউজপ্রিন্ট, রাইটিং ও প্রিন্টিং পেপার অন্তর্ভুক্ত না হওয়ায় কাস্টমস কর্তৃপক্ষ সরাসরি বন্দর থেকে বিএসটিআই পরীক্ষণ ও গুণগতমানের ছাড়পত্র ছাড়াই ছাড় করে। ফলে পণ্য দুটির গুণগতমানের সনদ দেওয়া সম্ভব হচ্ছে না। লেখা ও ছাপার কাগজ এবং নিউজপ্রিন্ট লেখনী সামগ্রীর গুরুত্বপূর্ণ উপাদান হওয়ার কারণে পণ্য দুটি আমদানি হয়ে বাজারজাত হওয়ার আগে এর গুণগতমান পরীক্ষা করা বাঞ্ছনীয়। তাই পণ্য দুটি আমদানিনীতি আদেশ ২০১২-২০১৫-এর ২৬ (২৮) অনুচ্ছেদে ৪৩টি পণ্যের তালিকার অন্তর্ভুক্ত করে আমদানি করা নিউজপ্রিন্ট, রাইটিং ও প্রিন্টিং পেপার বিএসটিআইর বিডিএস (বাংলাদেশ স্ট্যান্ডার্ড বা বাংলাদেশে নির্ধারিত) মান অনুযায়ী পরীক্ষা বাধ্যতামূলক করা প্রয়োজন। একই সঙ্গে দেশে উৎপাদিত সব পণ্যের মান নিয়ন্ত্রণ বিষয়েও সচেষ্ট হওয়া প্রয়োজন।'

বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ের অতিরিক্ত সচিব মনোজকুমার রায় বলেন, 'শুধু কাগজ নয়, যেসব পণ্যের মান বাংলাদেশের বিদ্যমান আইন, বিধি অনুযায়ী নির্ধারণ করা আছে, সেসব পণ্য দেশে উৎপাদিত হোক বা বিদেশ থেকে আমদানি করা হোক, তা অবশ্যই বিডিএস মান অনুযায়ী হতে হবে। বিদ্যমান অনুমোদিত বিডিএস মানের বাইরে কোনো পণ্যই বাংলাদেশের বাজারে আসতে পারে না। বিডিএস মানের বাইরে সব পণ্যই ভেজাল হিসেবে বিবেচিত হবে।'

এফবিসিসিআইর অতিরিক্ত সচিব শাহ মো. আবদুল খালেক বলেন, 'কাগজ ও কাগজজাতীয় পণ্য সীমিত পরিসরে আমদানি করা উচিত, যাতে স্থানীয় শিল্প ক্ষতিগ্রস্ত না হয়। আমদানি করা পণ্যের রপ্তানিকারক দেশের অ্যাক্রিডেটেড ল্যাবরেটরির ইস্যু করা সার্টিফেকেট ছাড়া অবশ্যই বিএসটিআইর পরীক্ষার পর মান সঠিক থাকলেই কেবল ছাড় করা উচিত।'

বাংলাদেশ পেপার মার্চেন্ট অ্যাসোসিয়েশনের প্রতিনিধি মোস্তাফিজুর রহমান ওই সভায় বলেন, 'আমদানি করা কাগজের মান পরীক্ষার ফি এবং সময়ের কারণ দেখিয়ে মান নিয়ন্ত্রণবিহীন আমদানিব্যবস্থা চালু থাকলে পরিণামে দেশীয় শিল্প ধ্বংস হবে, দেশ আমদানিনির্ভর হবে এবং ভোক্তাস্বার্থ ক্ষুণ্ন হবে।' বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ে অনুষ্ঠিত ওই সভায় বাংলাদেশ পেপার মিলস অ্যাসোসিয়েশনের প্রতিনিধি মো. মোস্তাফিজুর রহমান বলেন, 'বাংলাদেশে প্রায় ৭০টি কাগজজাতীয় পণ্য উৎপাদনকারী শিল্প রয়েছে। এ শিল্প প্রতি বছর প্রায় ১২ লাখ টন কাগজ উৎপাদন করতে সক্ষম। আর দেশে কাগজের চাহিদা রয়েছে ৬ থেকে ৭ লাখ টন। দেশের চাহিদা মিটিয়ে কাগজ কলগুলো ইতোমধ্যে প্রায় ২৫টি দেশে কাগজ ও সমজাতীয় পণ্য রপ্তানি করে বৈদেশিক মুদ্রা অর্জন করছে।'

তিনি বলেন, 'আমরা কাগজ আমদানির বিপক্ষে নই। কিন্তু নিম্নমানের কাগজ আমদানির বিপক্ষে। অধিক মুনাফা লাভের জন্য কিছু অসাধু ব্যবসায়ী আমদানির ক্ষেত্রে এলসিতে (ঋণপত্র) পরিমাণ, কাগজের গুণগতমান, জিএসএম ইত্যাদি ক্ষেত্রে মিথ্যা ঘোষণার মাধ্যমে জাপানের মতো সুনামিবিধ্বস্ত দেশ থেকে নিম্নমানের কাগজ আমদানি করে এ শিল্প ক্ষতিগ্রস্ত করছে। তা ছাড়া ৩৯৯ জিএসএমের নিচে কোপেড পেপার আমদানি নিষিদ্ধ হওয়া সত্ত্বেও গার্মেন্ট শিল্পে কাঁচামাল হিসেবে ব্যবহারের নামে তা আমদানি করে খোলা বাজারে বিক্রি করছেন অসাধু ব্যবসায়ীরা। এ সমস্যা রোধে বিএসটিআই নির্ধারিত বাংলাদেশ মান অনুযায়ী চালানভিত্তিক পণ্যের নমুনা পরীক্ষার প্রতিবেদন শুল্ক কর্তৃপক্ষের কাছে দাখিলসাপেক্ষে পণ্য খালাসের বিষয়টি আমদানিনীতিতে অন্তর্ভুক্ত করা যুক্তিযুক্ত হবে।'

তিনি বলেন, আমদানি করা পণ্যের মান সঠিক কি না, তা যাচাইয়ের জন্য আমদানিনীতি আদেশ, ২০১২-২০১৫-এর ২৬ ধারার ২৮(ক) উপধারায় উল্লেখিত ৪৩টি পণ্যের সঙ্গে নিউজপ্রিন্ট এবং রাইটিং ও প্রিন্টিং কাগজ অন্তর্ভুক্ত করে আমদানি করা কাগজ ও সমজাতীয় পণ্য বন্দর থেকে বিএসটিআইর পরীক্ষা ও গুণগতমানের ছাড়পত্র দেখানোর পর কাস্টমস কর্তৃপক্ষ তা ছাড়করণের বিষয়ে চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত নেবে- এমন অনুরোধ করেন তিনি।

বাংলাদেশ পেপার মিলস অ্যাসোসিয়েশনের আরেক প্রতিনিধি দেলোয়ার হোসেন ওই বৈঠকে জানান, 'বাংলাদেশে উৎপাদিত কাগজজাতীয় পণ্যের মান বিডিএস মান অনুযায়ী উৎপাদন করা হয়। সংবাদপত্রসহ অন্যান্য মুদ্রণশিল্পে বাংলাদেশে উৎপাদিত কাগজ বহুলাংশে ব্যবহৃত হচ্ছে। সংবাদপত্রশিল্পে ব্যবহৃত নিউজপ্রিন্টের একটি বড় অংশই দেশীয় উৎসের এবং এ ক্ষেত্রে কখনই আমরা মান খারাপের কোনো অভিযোগ পাইনি।'

 

এই বিভাগের আরও খবর
ছুটির ঘোষণা
ছুটির ঘোষণা
পুলিশকে জনবান্ধব করতে সংস্কারের বিকল্প নেই
পুলিশকে জনবান্ধব করতে সংস্কারের বিকল্প নেই
দেড় বছরে ১ লাখ ১৮ হাজার রোহিঙ্গা পালিয়ে এসেছে
দেড় বছরে ১ লাখ ১৮ হাজার রোহিঙ্গা পালিয়ে এসেছে
এখনো মর্গে নামপরিচয়হীন ছয় শহীদ
এখনো মর্গে নামপরিচয়হীন ছয় শহীদ
যে প্রক্রিয়ায় ক্ষমা করতে পারবেন রাষ্ট্রপতি
যে প্রক্রিয়ায় ক্ষমা করতে পারবেন রাষ্ট্রপতি
বরদাশত নয় ইসলামবিরোধী কার্যকলাপ
বরদাশত নয় ইসলামবিরোধী কার্যকলাপ
মব সন্ত্রাস কোনোভাবেই গ্রহণযোগ্য নয়
মব সন্ত্রাস কোনোভাবেই গ্রহণযোগ্য নয়
ইরানের সঙ্গে দ্রুত আলোচনা চাই
ইরানের সঙ্গে দ্রুত আলোচনা চাই
১৬৭ স্থানে সমাবেশ ট্রাম্পের বিরুদ্ধে
১৬৭ স্থানে সমাবেশ ট্রাম্পের বিরুদ্ধে
বাংলা ব্লকেডের ঘোষণা
বাংলা ব্লকেডের ঘোষণা
এবার যেনতেন নির্বাচন মেনে নেওয়া হবে না
এবার যেনতেন নির্বাচন মেনে নেওয়া হবে না
আজ পবিত্র আশুরা
আজ পবিত্র আশুরা
সর্বশেষ খবর
মাস্কের নতুন দলকে ‘হাস্যকর’ বললেন ট্রাম্প
মাস্কের নতুন দলকে ‘হাস্যকর’ বললেন ট্রাম্প

৫৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজায় ইসরায়েলি হামলায় নিহত ৮২
গাজায় ইসরায়েলি হামলায় নিহত ৮২

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইয়েমেনের বিভিন্ন স্থাপনায় ইসরায়েলের ২০ হামলা
ইয়েমেনের বিভিন্ন স্থাপনায় ইসরায়েলের ২০ হামলা

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাঁচ তুর্কি সেনা নিহত
পাঁচ তুর্কি সেনা নিহত

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এবারের ব্রিকস সম্মেলনে নেই জিনপিং, পুতিন ভার্চুয়ালে
এবারের ব্রিকস সম্মেলনে নেই জিনপিং, পুতিন ভার্চুয়ালে

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রত্যাশার চেয়েও দ্রুতগতিতে কেন গলছে হিমালয়ের হিমবাহ?
প্রত্যাশার চেয়েও দ্রুতগতিতে কেন গলছে হিমালয়ের হিমবাহ?

৫ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

টেক্সাসে বন্যায় মৃতের সংখ্যা বেড়ে ৬৮
টেক্সাসে বন্যায় মৃতের সংখ্যা বেড়ে ৬৮

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অর্থনীতি চাঙা করতে নাগরিকদের প্রণোদনা দিচ্ছে দক্ষিণ কোরিয়া
অর্থনীতি চাঙা করতে নাগরিকদের প্রণোদনা দিচ্ছে দক্ষিণ কোরিয়া

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘ধামাকা শপিং’য়ের চেয়ারম্যান এম আলী কারাগারে
‘ধামাকা শপিং’য়ের চেয়ারম্যান এম আলী কারাগারে

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সুষ্ঠু নির্বাচনের মাধ্যমে সরকার গঠনের জন্য আমরা রক্ত দিয়েছি : ফারুক
সুষ্ঠু নির্বাচনের মাধ্যমে সরকার গঠনের জন্য আমরা রক্ত দিয়েছি : ফারুক

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

৩৫০০ বছরের পুরনো শহরের সন্ধান পেলেন প্রত্নতাত্ত্বিকরা
৩৫০০ বছরের পুরনো শহরের সন্ধান পেলেন প্রত্নতাত্ত্বিকরা

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এজবাস্টনে জয় তুলে নিয়ে সিরিজে সমতায় ফিরল ভারত
এজবাস্টনে জয় তুলে নিয়ে সিরিজে সমতায় ফিরল ভারত

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সাউথ এশিয়ান কারাতে চ্যাম্পিয়নশিপে তাইমের স্বর্ণ জয়
সাউথ এশিয়ান কারাতে চ্যাম্পিয়নশিপে তাইমের স্বর্ণ জয়

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ক্ষেপণাস্ত্র হামলার পর ইসরায়েরি বিমানবন্দরে ফ্লাইট বাতিল
ক্ষেপণাস্ত্র হামলার পর ইসরায়েরি বিমানবন্দরে ফ্লাইট বাতিল

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফেসবুকে ‘মরা ছাড়া কোনো গতি নেই’ লিখে যুবকের আত্মহত্যা
ফেসবুকে ‘মরা ছাড়া কোনো গতি নেই’ লিখে যুবকের আত্মহত্যা

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গ্লোবাল সুপার লিগে দল পেলেন সাকিব
গ্লোবাল সুপার লিগে দল পেলেন সাকিব

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

‘একটি পক্ষ দেশে বিশৃঙ্খলা সৃষ্টির চেষ্টা করছে’
‘একটি পক্ষ দেশে বিশৃঙ্খলা সৃষ্টির চেষ্টা করছে’

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মাহমুদুর রহমানের মায়ের মৃত্যুতে তারেক রহমানের শোক
মাহমুদুর রহমানের মায়ের মৃত্যুতে তারেক রহমানের শোক

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পাকিস্তানের সঙ্গে সংঘাতে ভারতের ২৫০ সেনা নিহত, দাবি সামা টিভির
পাকিস্তানের সঙ্গে সংঘাতে ভারতের ২৫০ সেনা নিহত, দাবি সামা টিভির

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গলাচিপায় শিক্ষার্থীদের নিয়ে প্রাথমিক চিকিৎসা বিষয়ক কর্মশালা
গলাচিপায় শিক্ষার্থীদের নিয়ে প্রাথমিক চিকিৎসা বিষয়ক কর্মশালা

৮ ঘণ্টা আগে | হেলথ কর্নার

নোয়াখালীতে বিএনপির বিক্ষোভ সমাবেশ
নোয়াখালীতে বিএনপির বিক্ষোভ সমাবেশ

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আমরা জুলাই সনদ ও ঘোষণাপত্র আদায় করে ছাড়ব : নাহিদ
আমরা জুলাই সনদ ও ঘোষণাপত্র আদায় করে ছাড়ব : নাহিদ

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

অটোরিকশার ধাক্কায় মোটরসাইকেল আরোহীর মৃত্যু
অটোরিকশার ধাক্কায় মোটরসাইকেল আরোহীর মৃত্যু

৮ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

সাংবাদিকদের হুমকি দিলেন হাসনাত আব্দুল্লাহ
সাংবাদিকদের হুমকি দিলেন হাসনাত আব্দুল্লাহ

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জার্মানির বার্লিনে একক নৃত্যানুষ্ঠান
জার্মানির বার্লিনে একক নৃত্যানুষ্ঠান

৮ ঘণ্টা আগে | পরবাস

করাচিতে ভবন ধসে নিহত ২৭, শেষ হয়েছে উদ্ধার অভিযান
করাচিতে ভবন ধসে নিহত ২৭, শেষ হয়েছে উদ্ধার অভিযান

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকা পেঁপে খাওয়ার উপকারিতা
পাকা পেঁপে খাওয়ার উপকারিতা

৯ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

ঢাবি ক্যাম্পাসের দেয়ালজুড়ে ‌‘রহস্যময়’ গ্রাফিতি, পেছনের কাহিনী জানা গেল
ঢাবি ক্যাম্পাসের দেয়ালজুড়ে ‌‘রহস্যময়’ গ্রাফিতি, পেছনের কাহিনী জানা গেল

৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

একটি মহল বিএনপিকে নিয়ে অপপ্রচার করছে : প্রিন্স
একটি মহল বিএনপিকে নিয়ে অপপ্রচার করছে : প্রিন্স

৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ট্রাম্পের শুল্ক হুমকিতে ‘সহজে আপস নয়’ : জাপানের প্রধানমন্ত্রী
ট্রাম্পের শুল্ক হুমকিতে ‘সহজে আপস নয়’ : জাপানের প্রধানমন্ত্রী

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
রাজনীতিতে আত্মপ্রকাশ করলেন ইলন মাস্ক, দলের নাম ‘আমেরিকা পার্টি’
রাজনীতিতে আত্মপ্রকাশ করলেন ইলন মাস্ক, দলের নাম ‘আমেরিকা পার্টি’

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

স্ত্রীর সঙ্গে দ্বন্দ্ব, নিজের মুখপাত্রকে বরখাস্ত করলেন নেতানিয়াহু
স্ত্রীর সঙ্গে দ্বন্দ্ব, নিজের মুখপাত্রকে বরখাস্ত করলেন নেতানিয়াহু

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১০ম গ্রেডে উন্নীত হচ্ছেন প্রাথমিকের ৩০ হাজার প্রধান শিক্ষক
১০ম গ্রেডে উন্নীত হচ্ছেন প্রাথমিকের ৩০ হাজার প্রধান শিক্ষক

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পাঁচ সামরিক স্থাপনায় ক্ষয়ক্ষতির তথ্য গোপন করেছে ইসরায়েল: রিপোর্ট
পাঁচ সামরিক স্থাপনায় ক্ষয়ক্ষতির তথ্য গোপন করেছে ইসরায়েল: রিপোর্ট

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলে ব্যালিস্টিক ক্ষেপণাস্ত্র হামলা
ইসরায়েলে ব্যালিস্টিক ক্ষেপণাস্ত্র হামলা

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাংবাদিকদের হুমকি দিলেন হাসনাত আব্দুল্লাহ
সাংবাদিকদের হুমকি দিলেন হাসনাত আব্দুল্লাহ

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইরানে যেভাবে পালিত হয় আশুরা
ইরানে যেভাবে পালিত হয় আশুরা

২৩ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

হাসারাঙ্গার বিশ্বরেকর্ড
হাসারাঙ্গার বিশ্বরেকর্ড

১৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

একটি মহল বিএনপিকে সংস্কারবিরোধী দেখানোর অপচেষ্টা করছে : মির্জা ফখরুল
একটি মহল বিএনপিকে সংস্কারবিরোধী দেখানোর অপচেষ্টা করছে : মির্জা ফখরুল

১৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ট্রাম্পের গলফ ক্লাবের আকাশসীমা লঙ্ঘন, যুদ্ধবিমান দিয়ে তাড়া
ট্রাম্পের গলফ ক্লাবের আকাশসীমা লঙ্ঘন, যুদ্ধবিমান দিয়ে তাড়া

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শ্রীলঙ্কাকে হারিয়ে ওয়ানডে র‍্যাঙ্কিংয়ে বাংলাদেশের উন্নতি
শ্রীলঙ্কাকে হারিয়ে ওয়ানডে র‍্যাঙ্কিংয়ে বাংলাদেশের উন্নতি

১২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

'পিআর নিয়ে ঐকমত্য কমিশনে আনুষ্ঠানিক আলোচনা শুরুই হয়নি'
'পিআর নিয়ে ঐকমত্য কমিশনে আনুষ্ঠানিক আলোচনা শুরুই হয়নি'

১৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

যুদ্ধের পর প্রথমবার প্রকাশ্যে খামেনি
যুদ্ধের পর প্রথমবার প্রকাশ্যে খামেনি

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঢাবি ক্যাম্পাসের দেয়ালজুড়ে ‌‘রহস্যময়’ গ্রাফিতি, পেছনের কাহিনী জানা গেল
ঢাবি ক্যাম্পাসের দেয়ালজুড়ে ‌‘রহস্যময়’ গ্রাফিতি, পেছনের কাহিনী জানা গেল

৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ধর্ষণের শিকার হয়ে বিষ পান করা সেই কিশোরীকে বাঁচানো গেল না
ধর্ষণের শিকার হয়ে বিষ পান করা সেই কিশোরীকে বাঁচানো গেল না

১৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ক্লাব বিশ্বকাপে গোল্ডেন বুট জয়ের দৌড়ে যারা এগিয়ে
ক্লাব বিশ্বকাপে গোল্ডেন বুট জয়ের দৌড়ে যারা এগিয়ে

১৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

এআই দিয়ে তৈরি ভিডিও কীভাবে চিনবেন?
এআই দিয়ে তৈরি ভিডিও কীভাবে চিনবেন?

১৯ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

ভারতের বিমানবন্দরে আটকে থাকা ব্রিটিশ যুদ্ধবিমান সরিয়ে নেওয়া হচ্ছে
ভারতের বিমানবন্দরে আটকে থাকা ব্রিটিশ যুদ্ধবিমান সরিয়ে নেওয়া হচ্ছে

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

লাগামহীন লুটপাট আওয়ামী লীগ আমলের বড় নির্দেশক : উপদেষ্টা আসিফ
লাগামহীন লুটপাট আওয়ামী লীগ আমলের বড় নির্দেশক : উপদেষ্টা আসিফ

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চট্টগ্রামে বৈষম্যবিরোধী ছাত্রনেতার দুই কোটি টাকা চাঁদা দাবি
চট্টগ্রামে বৈষম্যবিরোধী ছাত্রনেতার দুই কোটি টাকা চাঁদা দাবি

২০ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ক্ষেপণাস্ত্র হামলার পর ইসরায়েরি বিমানবন্দরে ফ্লাইট বাতিল
ক্ষেপণাস্ত্র হামলার পর ইসরায়েরি বিমানবন্দরে ফ্লাইট বাতিল

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যেসব অপরাধে ৪ বছর পরীক্ষা দিতে পারবেন না শিক্ষার্থীরা
যেসব অপরাধে ৪ বছর পরীক্ষা দিতে পারবেন না শিক্ষার্থীরা

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাজধানীতে স্বামী-স্ত্রী পরিচয়ে বাসা ভাড়া নিয়ে তরুণীকে শ্বাসরোধে হত্যা
রাজধানীতে স্বামী-স্ত্রী পরিচয়ে বাসা ভাড়া নিয়ে তরুণীকে শ্বাসরোধে হত্যা

১৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

পাকিস্তানের সঙ্গে সংঘাতে ভারতের ২৫০ সেনা নিহত, দাবি সামা টিভির
পাকিস্তানের সঙ্গে সংঘাতে ভারতের ২৫০ সেনা নিহত, দাবি সামা টিভির

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নির্বাচনের কী দোষ হলো যে পেছাতে হবে, প্রশ্ন রিজভীর
নির্বাচনের কী দোষ হলো যে পেছাতে হবে, প্রশ্ন রিজভীর

১২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বন্ধুত্ব থেকে প্রেমের সফল পরিণতি
বন্ধুত্ব থেকে প্রেমের সফল পরিণতি

১১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

পিআর পদ্ধতি থাকা দেশগুলোতে স্থিতিশীল সরকার নেই : আলাল
পিআর পদ্ধতি থাকা দেশগুলোতে স্থিতিশীল সরকার নেই : আলাল

১৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৬ জুলাই)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৬ জুলাই)

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মেসির জোড়া গোলে দাপুটে জয় মায়ামির
মেসির জোড়া গোলে দাপুটে জয় মায়ামির

১৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

২৫ বছর পর পাকিস্তানে কার্যক্রম বন্ধ করলো মাইক্রোসফট
২৫ বছর পর পাকিস্তানে কার্যক্রম বন্ধ করলো মাইক্রোসফট

২০ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

প্রিন্ট সর্বাধিক