শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বুধবার, ০১ জুন, ২০১৬

দাবি মান, না মানলে উড়বে না বিমান

মির্জা মেহেদী তমাল
প্রিন্ট ভার্সন
দাবি মান, না মানলে উড়বে না বিমান

ঘটনা এক. ‘দেশের আকাশপথের যোগাযোগ-ব্যবস্থা বন্ধ করে দেওয়া হলো। লণ্ডভণ্ড হলো শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরের ফ্লাইট শিডিউল। একে একে বাতিল হতে থাকল দেশি-বিদেশি ফ্লাইট। উড়োজাহাজের ভিতর ও বিমানবন্দরে যাত্রীরা অবরুদ্ধ। জিম্মি কয়েক হাজার যাত্রীর মধ্যে তখন অজানা আতঙ্ক।’ পেশাদার কোনো সন্ত্রাসী গ্রুপের জিম্মি নাটকের ঘটনা এটি নয়। এ জিম্মি নাটকের নায়ক খোদ বিমানের ক্ষমতাধর সিবিএ নেতারা। গ্রাউন্ড হ্যান্ডলিং বন্ধ করে তারা এ জিম্মি নাটকের ঘটনা ঘটান। নেতাদের চাকরিচ্যুতি করা হতে পারে— শুধু এমন সন্দেহ থেকেই তিন বছর আগে আগাম ব্যবস্থা হিসেবে তাদের এ জিম্মি নাটক ছিল এভিয়েশন দুনিয়ার আলোচিত ঘটনা। ঘটনা দুই. গত ফেব্রুয়ারিতে কাজ ফেলে বনভোজনে চলে যান শাহজালালের গ্রাউন্ড হ্যান্ডলিং বিমানকর্মীরা। এতে ফ্লাইট শিডিউল ভেঙে পড়ে। কর্তৃপক্ষ দুজনকে শোকজ করলে আবারও সেই জিম্মি নাটক। সিবিএ নেতাদের ডাকে শুরু হয় ধর্মঘট। প্রতিটি ফ্লাইটে বিদ্যুৎ-পানি ও জ্বালানি বন্ধ করে দেওয়া হয়। যথাসময়ে বোর্ডিং ব্রিজ তৈরি না করায় ফ্লাইট ভিড়তে পারে না। বাস সার্ভিস বিলম্ব করে যাত্রীদের ফ্লাইটে উঠতে দেওয়া হয় না। তাদের এক কথা, দাবি মানো, না হয় উড়বে না বিমান। এমন দাবিতে উড়োজাহাজের ওঠানামা বন্ধ হয়ে যায়। শোকজ প্রত্যাহার করার পর বিমানকর্মীরা কাজে যোগ দেন। জিম্মি করে দাবি আদায় শুধু নয়, বিমান বাংলাদেশ এয়ারলাইনসের দুর্নীতি আর অনিয়মের নাটের গুরুই হলেন ক্ষমতাসীন দলের সিবিএ নেতারা। কথায় কথায় এরা সরকারের প্রভাবশালী মন্ত্রী, এমপি ও সংসদীয় নেতাদের দোহাই দিয়ে অবৈধ কর্মকাণ্ড চালাচ্ছেন। এ কারণে কেউ ভয়ে তাদের বিরুদ্ধে কথা বলে না। ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারাও তাদের কাছে অসহায়। তাদের কথার বাইরে গেলেই এরা সভা-সমাবেশ ও জ্বালাও-পোড়াও করে বিমানে আতঙ্কজনক পরিবেশ তৈরি করে। পরিচালকদের কক্ষে তালা ঝুলিয়ে তাদের অবরুদ্ধ করে রাখার ঘটনাও ঘটেছে অসংখ্যবার। দিনে দিনে এসব সিবিএ নেতা আরও ক্ষমতাধর হয়ে উঠেছেন। তাদের সম্মতি ছাড়া বিমানে কোনো সিদ্ধান্ত কার্যকর হয় না। তাদের কথাই এখানে শেষ কথা। সংশ্লিষ্টরা বলছেন, নানা চেষ্টা-তদবির ও একাধিক পরিকল্পনা গ্রহণ করেও সিবিএ নেতাদের দুর্নীতি বন্ধ করা যাচ্ছে না। সিবিএ নেতারা বিমানবন্দর এবং অন্যান্য স্পর্শকাতর এলাকায় প্রবেশ করে প্রতি মাসে বিপুল অঙ্কের টাকা চাঁদাবাজি করছেন। বাংলাদেশ বিমানের ১০ বিভাগের ৪০ ঘাটে প্রতি বছর শত কোটি টাকার চাঁদাবাজি ও লুটপাট হচ্ছে। বিমান শ্রমিক লীগের শীর্ষ নেতাদের নেতৃত্বে প্রতি মাসে এ লুটপাটের ঘটনা ঘটছে। সিবিএ ও বিমান শ্রমিক লীগের সভাপতি মশিকুর রহমান ও সাধারণ সম্পাদক মান্তাসার রহমানের নেতৃত্বেই ঘটছে নজিরবিহীন এই কাণ্ড।

বিমান পরিচালনা পর্ষদের একজন পরিচালক জানান, বিমান ও বিমানবন্দরকে সিবিএ চক্র তাদের পৈতৃক সম্পদ ভেবে বসেছে এবং যেভাবে খুশি সেভাবে পরিচালনা করছে। তাদের অপকর্ম ও অনিয়মের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়ার কোনো শক্তি নেই। ওই কর্মকর্তা বলেন, একজন কর্মচারী বিমান থেকে যে বেতন-ভাতা পান তার সঙ্গে সংগতিহীন তাদের রাজকীয় জীবনযাপন। বেতনের বাইরেও তাদের কোটি কোটি টাকার অবৈধ ব্যাংক ব্যালান্স ও সম্পদ রয়েছে। শুধু চাঁদাবাজির মাধ্যমে বিমান শ্রমিক লীগের অন্তত ৫০ নেতা আঙ্গুল ফুলে কলা গাছ বনে গেছেন। চাঁদার টাকার ভাগ-বাটোয়ারা হয় সরকারের অনেক প্রভাবশালীর মধ্যেও। এ কারণে বড় কোনো অ্যাকশন হচ্ছে না অভিযুক্তদের বিরুদ্ধে। তিনি বলেন, সরকারের শীর্ষ পর্যায়ের নির্দেশ থাকা সত্ত্বেও বিমান জয়েন্ট ভেঞ্চারে গ্রাউন্ড হ্যান্ডলিং ছেড়ে দেওয়ার কোনো অগ্রগতি দেখাতে পারছে না। এ নিয়ে খোদ সংসদীয় কমিটিও চরম ক্ষোভ প্রকাশ করে। সিবিএর দুই নেতার কারণেই গ্রাউন্ড হ্যান্ডলিংয়ের দায়িত্ব কোনো প্রতিষ্ঠানকে দেওয়াও সম্ভব হচ্ছে না। যোগাযোগ করা হলে সিবিএ সভাপতি মশিকুর রহমান তাদের বিরুদ্ধে চাঁদাবাজি, দুর্নীতি আর অনিয়মের অভিযোগ অস্বীকার করে বলেছেন, এশিয়ার অন্যান্য বিমানবন্দরের চেয়ে শাহজালাল বিমানবন্দরের অবস্থা অনেক ভালো। গ্রাউন্ড হ্যান্ডলিংয়ের দায়িত্ব বিদেশি কোম্পানির হাতে দেওয়ার বিষয়ে তিনি বলেন, ম্যানেজমেন্ট তো বলছে সিবিএর সঙ্গে আলাপ ও সমঝোতার মাধ্যমেই সিদ্ধান্ত নেওয়া হবে। একতরফাভাবে গ্রাউন্ড হ্যান্ডলিং বিদেশিদের কাছে ছেড়ে দেওয়ার সিদ্ধান্ত মানা হবে না। প্রয়োজনে আন্দোলন গড়া হবে। তবুও এ সিদ্ধান্ত মানা যাবে না।

জানা গেছে, সরকার সমর্থিত বিমান শ্রমিক লীগ নেতা ও সিবিএ সভাপতি মশিকুর রহমান ও সাধারণ সম্পাদক মান্তাসার রহমানসহ একাধিক শীর্ষ নেতা রয়েছেন যারা ছেলে, মেয়ে, আত্মীয়স্বজন এমনকি স্বনামে ট্রেড লাইসেন্স করে বিমানের বিভিন্ন শাখায় টেন্ডারবাজি ও ব্যবসা করছেন। এরাই বিভিন্নভাবে নিয়োগ, পদোন্নতি, বদলি ও টেন্ডার নিয়ন্ত্রণ করছেন। নেতাদের অফিস করা দূরের কথা, উল্টো অনেকে অফিস না করেও বছরে লাখ লাখ টাকার ওভারটাইম বিল হাতিয়ে নিচ্ছেন। বিমান সূত্র জানায়, এর আগে এই সিবিএ নেতাদের বিরুদ্ধে তদন্ত করতে বিমান বর্তৃপক্ষ অনুরোধ করে দুর্নীতি দমন কমিশনের কাছে। দুদক সিবিএর ১৭ নেতার বিরুদ্ধে তদন্ত করছে।

সিবিএ নেতাদের চাঁদাবাজি : বিমান সূত্রগুলো জানায়, সিবিএ নেতারা বিমানের মতিঝিল সেলস অফিস, কার্গো বিভাগ, এয়ারপোর্ট সার্ভিস বিভাগ, বিক্রয় ও বিপণন পরিদফতর, সম্ভার ও ক্রয় পরিদফতর, যানবাহন উপবিভাগ, সিকিউরিটি ও তদন্ত বিভাগ, বিএফসিসি, বিমানের কর্মচারী নিয়োগ ও কর্মচারীদের পদোন্নতি, চুক্তি নবায়ন শাখা থেকে নিয়মিত চাঁদা আদায় করছে। সূত্র জানায়, শ্রমিক-কর্মচারীদের ওভারটাইমের নামে বিমানে চলছে হরিলুট। গত বছর শুধু এ ওভারটাইম খাতে বিমানকে গুনতে হয়েছে ৫০ কোটি টাকারও বেশি। সিবিএ নেতারাই এ ওভারটাইমের টাকা কর্মচারীদের দেওয়ার ব্যবস্থা করেন। আর এজন্য ১৮০০ কর্মী নিয়মিত চাঁদা দিচ্ছেন সিবিএ নেতাদের। সূত্র জানায়, সিবিএ নেতারা বিমানের কার্গো বিভাগের রপ্তানি শাখার স্পেস কন্ট্রোল, কার্গো ওজন চেকিং, কার্গো আমদানি শাখার মেইন ওয়্যারহাউস, ডেলিভারি গেট ও কার্গো প্রসিডিউরস শাখায় শ্রমিকদের ডিউটি রোস্টারের নামে প্রতিদিন গড়ে ৫ থেকে ১০ লাখ টাকা চাঁদা ওঠাচ্ছেন। বিমানের এয়ারপোর্ট ট্রাফিক শাখার পাসপোর্ট চেকিং ইউনিট (পিসিইউ) শাখার কর্মীদের প্রতিদিন গড়ে ২ থেকে ৩ হাজার টাকা চাঁদা দিতে হয় সিবিএকে।

এই বিভাগের আরও খবর
বাসায় ফিরলেন খালেদা জিয়া
বাসায় ফিরলেন খালেদা জিয়া
বিক্ষোভের পর প্যাসিফিকের ৮ কারখানা বন্ধ
বিক্ষোভের পর প্যাসিফিকের ৮ কারখানা বন্ধ
অনশনে এমপিওভুক্ত শিক্ষকরা
অনশনে এমপিওভুক্ত শিক্ষকরা
জলবায়ু পরিবর্তনে দারিদ্র্যে ভুগছে ১১০ কোটি মানুষ
জলবায়ু পরিবর্তনে দারিদ্র্যে ভুগছে ১১০ কোটি মানুষ
জনগণের সঙ্গে প্রতারণা হচ্ছে
জনগণের সঙ্গে প্রতারণা হচ্ছে
বিচক্ষণতার অভাব এনসিপির
বিচক্ষণতার অভাব এনসিপির
এনসিপিকে নিয়ে আক্ষেপ
এনসিপিকে নিয়ে আক্ষেপ
হামাসকে ট্রাম্পের নতুন হুমকি
হামাসকে ট্রাম্পের নতুন হুমকি
সরকারের উচিত আইনি ভিত্তি দেওয়া
সরকারের উচিত আইনি ভিত্তি দেওয়া
ইতিহাসে স্মরণীয় হয়ে থাকবে
ইতিহাসে স্মরণীয় হয়ে থাকবে
জুলাই সনদ দেশ পরিচালনা করবে
জুলাই সনদ দেশ পরিচালনা করবে
রাকসুও শিবিরের
রাকসুও শিবিরের
সর্বশেষ খবর
অন্ধকার শক্তি নয়, মহাবিশ্বের বিস্তার অন্য কারণেই
অন্ধকার শক্তি নয়, মহাবিশ্বের বিস্তার অন্য কারণেই

১ মিনিট আগে | বিজ্ঞান

খাগড়াছড়িতে হালদার উজানে অভিযান, ৪০০ মিটার চরঘেরা জাল জব্দ
খাগড়াছড়িতে হালদার উজানে অভিযান, ৪০০ মিটার চরঘেরা জাল জব্দ

৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় গোসল করা নিয়ে বিরোধ, রাতে টর্চ জ্বালিয়ে সংঘর্ষ
ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় গোসল করা নিয়ে বিরোধ, রাতে টর্চ জ্বালিয়ে সংঘর্ষ

৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

শাপলা চত্বরের হত্যাকাণ্ডে নিহত পরিবারদের মাঝে চেক বিতরণ
শাপলা চত্বরের হত্যাকাণ্ডে নিহত পরিবারদের মাঝে চেক বিতরণ

১১ মিনিট আগে | জাতীয়

মালয়েশিয়ায় প্রবাসী শিক্ষক-শিক্ষার্থীদের সঙ্গে হাইকমিশনারের মতবিনিময়
মালয়েশিয়ায় প্রবাসী শিক্ষক-শিক্ষার্থীদের সঙ্গে হাইকমিশনারের মতবিনিময়

১১ মিনিট আগে | পরবাস

টেস্ট মেজাজে খেলে ফিরলেন হৃদয়
টেস্ট মেজাজে খেলে ফিরলেন হৃদয়

১২ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

ইসলামী শরিয়তের মূল লক্ষ্য
ইসলামী শরিয়তের মূল লক্ষ্য

১৮ মিনিট আগে | ইসলামী জীবন

সরকারি প্রতিষ্ঠানকে নবায়নযোগ্য জ্বালানির আওতায় আনতে হবে: পরিবেশ উপদেষ্টা
সরকারি প্রতিষ্ঠানকে নবায়নযোগ্য জ্বালানির আওতায় আনতে হবে: পরিবেশ উপদেষ্টা

১৯ মিনিট আগে | জাতীয়

লোহাগাড়ায় বাসের ধাক্কায় দুই মোটরসাইকেল আরোহী নিহত
লোহাগাড়ায় বাসের ধাক্কায় দুই মোটরসাইকেল আরোহী নিহত

২১ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

আল্লাহ সর্বপ্রথম কী সৃষ্টি করেছেন
আল্লাহ সর্বপ্রথম কী সৃষ্টি করেছেন

২২ মিনিট আগে | ইসলামী জীবন

রংপুরে টাইফয়েড টিকা বিষয়ক পরামর্শক সভা অনুষ্ঠিত
রংপুরে টাইফয়েড টিকা বিষয়ক পরামর্শক সভা অনুষ্ঠিত

২৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বিএনপি নেতার মাগফিরাত কামনায় রংপুরে যুবদলের দোয়া মাহফিল
বিএনপি নেতার মাগফিরাত কামনায় রংপুরে যুবদলের দোয়া মাহফিল

৩২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

যুদ্ধবিরতির পরও ২৮ জনকে হত্যা করেছে ইসরায়েল
যুদ্ধবিরতির পরও ২৮ জনকে হত্যা করেছে ইসরায়েল

৩৪ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঢাকাগামী ফ্লাইট নামছে চট্টগ্রাম ও সিলেটে
ঢাকাগামী ফ্লাইট নামছে চট্টগ্রাম ও সিলেটে

৩৪ মিনিট আগে | জাতীয়

বগুড়ায় ৫ হাজার অসহায় ও দরিদ্র রোগীর মাঝে বিনামূল্যে চিকিৎসা সেবা-ওষুধ বিতরণ
বগুড়ায় ৫ হাজার অসহায় ও দরিদ্র রোগীর মাঝে বিনামূল্যে চিকিৎসা সেবা-ওষুধ বিতরণ

৩৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ফুফাতো ভাইয়ের হাতে মামাতো ভাই খুন
ফুফাতো ভাইয়ের হাতে মামাতো ভাই খুন

৩৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

রংপুরে  ব্রেস্ট ক্যান্সার বিষয়ক কর্মশালা অনুষ্ঠিত
রংপুরে  ব্রেস্ট ক্যান্সার বিষয়ক কর্মশালা অনুষ্ঠিত

৩৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

রাজধানীতে ট্রেনের ধাক্কায় যুবকের মৃত্যু
রাজধানীতে ট্রেনের ধাক্কায় যুবকের মৃত্যু

৩৯ মিনিট আগে | নগর জীবন

আফগানিস্তানকে কড়া হুঁশিয়ারি পাকিস্তানের
আফগানিস্তানকে কড়া হুঁশিয়ারি পাকিস্তানের

৪১ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মেহেরপুরে বিএনপির উদ্যোগে দিনব্যাপী বিনামূল্যে মেডিকেল ক্যাম্প
মেহেরপুরে বিএনপির উদ্যোগে দিনব্যাপী বিনামূল্যে মেডিকেল ক্যাম্প

৪৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

অগ্নি দুর্ঘটনায় তদন্তে সক্ষমতা বাড়াতে প্রযুক্তিগত সহায়তা দিবে ইতালি: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
অগ্নি দুর্ঘটনায় তদন্তে সক্ষমতা বাড়াতে প্রযুক্তিগত সহায়তা দিবে ইতালি: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

৪৪ মিনিট আগে | জাতীয়

ভেনেজুয়েলার প্রেসিডেন্টের সমালোচনায় অশ্লীল শব্দ ব্যবহার করলেন ট্রাম্প
ভেনেজুয়েলার প্রেসিডেন্টের সমালোচনায় অশ্লীল শব্দ ব্যবহার করলেন ট্রাম্প

৪৭ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাইবান্ধায় ভুল চিকিৎসায় প্রসূতি-নবজাতকের মৃত্যু, ক্লিনিক ভাঙচুর
গাইবান্ধায় ভুল চিকিৎসায় প্রসূতি-নবজাতকের মৃত্যু, ক্লিনিক ভাঙচুর

৫১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

‘তারেক রহমানের ৩১ দফা বাংলাদেশের মানুষের মুক্তির সনদ’
‘তারেক রহমানের ৩১ দফা বাংলাদেশের মানুষের মুক্তির সনদ’

৫৪ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

মেহেরপুরে বিএনপি কর্মীকে কুপিয়ে জখম
মেহেরপুরে বিএনপি কর্মীকে কুপিয়ে জখম

৫৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

কুষ্টিয়ায় বালুর ঘাটে দুর্বৃত্তের হামলায় গুলিবিদ্ধসহ আহত ৩
কুষ্টিয়ায় বালুর ঘাটে দুর্বৃত্তের হামলায় গুলিবিদ্ধসহ আহত ৩

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পারিবারিক কলহে স্ত্রীকে কুপিয়ে হত্যাচেষ্টা: স্বামী গ্রেপ্তার
পারিবারিক কলহে স্ত্রীকে কুপিয়ে হত্যাচেষ্টা: স্বামী গ্রেপ্তার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রাজনীতিতে যে পরিবর্তন আনতে চাই, জুলাই সনদ স্বাক্ষরে তা শুরু : সালাহউদ্দিন
রাজনীতিতে যে পরিবর্তন আনতে চাই, জুলাই সনদ স্বাক্ষরে তা শুরু : সালাহউদ্দিন

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শাহজালালে ফ্লাইট ওঠানামা সাময়িক স্থগিত
শাহজালালে ফ্লাইট ওঠানামা সাময়িক স্থগিত

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

গোপালগঞ্জ-ঢাকা রুটে ট্রেন চলাচলের দাবিতে মানববন্ধন
গোপালগঞ্জ-ঢাকা রুটে ট্রেন চলাচলের দাবিতে মানববন্ধন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
কী বলা হয়েছে জুলাই সনদের অঙ্গীকারনামায়
কী বলা হয়েছে জুলাই সনদের অঙ্গীকারনামায়

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সালাহউদ্দিনের মাথায় ছাতা ধরে প্রশংসিত মির্জা ফখরুল
সালাহউদ্দিনের মাথায় ছাতা ধরে প্রশংসিত মির্জা ফখরুল

১৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আফগানিস্তানে ভয়াবহ বিমান হামলা পাকিস্তানের, নিহত বেড়ে ৪০
আফগানিস্তানে ভয়াবহ বিমান হামলা পাকিস্তানের, নিহত বেড়ে ৪০

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এনসিপিকে শাপলা প্রতীক দেয়ার সুযোগ নেই : ইসি আনোয়ারুল
এনসিপিকে শাপলা প্রতীক দেয়ার সুযোগ নেই : ইসি আনোয়ারুল

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পাকিস্তানের হামলায় ৩ ক্রিকেটার নিহত, ত্রিদেশীয় সিরিজ বর্জন আফগানিস্তানের
পাকিস্তানের হামলায় ৩ ক্রিকেটার নিহত, ত্রিদেশীয় সিরিজ বর্জন আফগানিস্তানের

১১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রাজধানীতে বিএনপির ব্যতিক্রমী মিছিল
রাজধানীতে বিএনপির ব্যতিক্রমী মিছিল

১৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

যেভাবে ট্রাম্পের ‘দুর্বল জায়গায়’ আঘাত করল চীন
যেভাবে ট্রাম্পের ‘দুর্বল জায়গায়’ আঘাত করল চীন

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শাহজালাল বিমানবন্দরে কার্গো ভিলেজে ভয়াবহ আগুন
শাহজালাল বিমানবন্দরে কার্গো ভিলেজে ভয়াবহ আগুন

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মৃত্যুদণ্ডের মুখোমুখি শেখ হাসিনা: দ্য টেলিগ্রাফ
মৃত্যুদণ্ডের মুখোমুখি শেখ হাসিনা: দ্য টেলিগ্রাফ

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

স্বাক্ষরিত হলো ঐতিহাসিক ‘জুলাই জাতীয় সনদ’
স্বাক্ষরিত হলো ঐতিহাসিক ‘জুলাই জাতীয় সনদ’

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জঙ্গলে বিমান বিধ্বস্ত, আরোহী সকলেই নিহত
জঙ্গলে বিমান বিধ্বস্ত, আরোহী সকলেই নিহত

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজনৈতিক দলগুলোকে ধন্যবাদ জানালেন মির্জা ফখরুল
রাজনৈতিক দলগুলোকে ধন্যবাদ জানালেন মির্জা ফখরুল

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

যুদ্ধবিরতি ভেঙে আফগানিস্তানে বিমান হামলা পাকিস্তানের
যুদ্ধবিরতি ভেঙে আফগানিস্তানে বিমান হামলা পাকিস্তানের

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ক্রিকেটে আসছে নতুন ফরম্যাট 'টেস্ট টোয়েন্টি'
ক্রিকেটে আসছে নতুন ফরম্যাট 'টেস্ট টোয়েন্টি'

১৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নির্বাচনের জন্য রাজনৈতিক দলগুলোকে বসে সনদ করার আহ্বান প্রধান উপদেষ্টার
নির্বাচনের জন্য রাজনৈতিক দলগুলোকে বসে সনদ করার আহ্বান প্রধান উপদেষ্টার

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জুলাই সনদ স্বাক্ষর অনুষ্ঠানে অংশ নেয় ২৫ দল
জুলাই সনদ স্বাক্ষর অনুষ্ঠানে অংশ নেয় ২৫ দল

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

লেবাননে গাদ্দাফির ছেলে জামিন, তবে কার্যকরে দরকার ১১০ কোটি ডলার
লেবাননে গাদ্দাফির ছেলে জামিন, তবে কার্যকরে দরকার ১১০ কোটি ডলার

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফিফা র‌্যাংকিংয়ে উন্নতি বাংলাদেশ-আর্জেন্টিনার
ফিফা র‌্যাংকিংয়ে উন্নতি বাংলাদেশ-আর্জেন্টিনার

২২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সূর্য হঠাৎ অদৃশ্য হয়ে গেলে কী পরিণতি হবে পৃথিবীর!
সূর্য হঠাৎ অদৃশ্য হয়ে গেলে কী পরিণতি হবে পৃথিবীর!

১৬ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

শীর্ষ ৯ জেনারেলকে বরখাস্ত করলো চীনের কমিউনিস্ট পার্টি
শীর্ষ ৯ জেনারেলকে বরখাস্ত করলো চীনের কমিউনিস্ট পার্টি

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঘুম থেকে জেগে মুমিনের করণীয়
ঘুম থেকে জেগে মুমিনের করণীয়

১৫ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

নিকাব নিষিদ্ধে পার্লামেন্টে বিল পাস করল পর্তুগাল
নিকাব নিষিদ্ধে পার্লামেন্টে বিল পাস করল পর্তুগাল

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জুলাই সনদ স্বাক্ষর অনুষ্ঠানে এনসিপি থাকলে ভালো লাগত : আসিফ নজরুল
জুলাই সনদ স্বাক্ষর অনুষ্ঠানে এনসিপি থাকলে ভালো লাগত : আসিফ নজরুল

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শিয়ালবাড়ির সেই গুদামে প্রাণঘাতী মাত্রায় হাইড্রোজেন সালফাইড গ্যাস
শিয়ালবাড়ির সেই গুদামে প্রাণঘাতী মাত্রায় হাইড্রোজেন সালফাইড গ্যাস

২০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

শনিবার যে কয়েকটি এলাকায় থাকছে না বিদ্যুৎ
শনিবার যে কয়েকটি এলাকায় থাকছে না বিদ্যুৎ

২২ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

যুদ্ধ বন্ধে জেলেনস্কিকে চুক্তি করতে বললেন ট্রাম্প
যুদ্ধ বন্ধে জেলেনস্কিকে চুক্তি করতে বললেন ট্রাম্প

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মৃত ব্যক্তির আঙুলের ছাপ ব্যবহার করে অভিনব জালিয়াতি
মৃত ব্যক্তির আঙুলের ছাপ ব্যবহার করে অভিনব জালিয়াতি

১৯ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

বিরক্ত হয়ে যোগাযোগ বন্ধ করেছে এলিয়েনরা, বিজ্ঞানীদের নতুন ধারণা
বিরক্ত হয়ে যোগাযোগ বন্ধ করেছে এলিয়েনরা, বিজ্ঞানীদের নতুন ধারণা

১৮ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

দক্ষিণ কোরিয়ার জনপ্রিয় লেখক বেক সে-হি মারা গেলেন, কিন্তু বাঁচালেন পাঁচজনকে
দক্ষিণ কোরিয়ার জনপ্রিয় লেখক বেক সে-হি মারা গেলেন, কিন্তু বাঁচালেন পাঁচজনকে

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কুমিল্লা বিভাগের দাবিতে মহাসড়কে পাঁচ হাজার মোটরসাইকেল শোভাযাত্রা
কুমিল্লা বিভাগের দাবিতে মহাসড়কে পাঁচ হাজার মোটরসাইকেল শোভাযাত্রা

২১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রিন্ট সর্বাধিক
অপেক্ষা শুধু প্রথম উড্ডয়নের
অপেক্ষা শুধু প্রথম উড্ডয়নের

পেছনের পৃষ্ঠা

কালো মাটির উইকেট দেখে বিস্মিত স্যামি
কালো মাটির উইকেট দেখে বিস্মিত স্যামি

মাঠে ময়দানে

আড়াল থেকে কাঞ্চনকে দেখেছিলেন চম্পা
আড়াল থেকে কাঞ্চনকে দেখেছিলেন চম্পা

শোবিজ

ঐতিহাসিক জুলাই সনদ স্বাক্ষর
ঐতিহাসিক জুলাই সনদ স্বাক্ষর

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপির মনোনয়নপ্রত্যাশী সাবেক প্রতিমন্ত্রীসহ চারজন
বিএনপির মনোনয়নপ্রত্যাশী সাবেক প্রতিমন্ত্রীসহ চারজন

নগর জীবন

ঝাল কমেছে মরিচে ঝাঁজ পিঁয়াজে
ঝাল কমেছে মরিচে ঝাঁজ পিঁয়াজে

পেছনের পৃষ্ঠা

লক্ষ্যহীন পথে অর্থনীতি
লক্ষ্যহীন পথে অর্থনীতি

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভগ্যচক্র
আজকের ভগ্যচক্র

আজকের রাশি

পাসপোর্টেও লেখা আছে আমি ম্যারিড : মাহি
পাসপোর্টেও লেখা আছে আমি ম্যারিড : মাহি

শোবিজ

জন্মের খাটটি সংরক্ষণে রেখেছেন জয়া
জন্মের খাটটি সংরক্ষণে রেখেছেন জয়া

শোবিজ

বসুন্ধরা সিটিতে ইয়োয়োসো স্টোরের উদ্বোধন
বসুন্ধরা সিটিতে ইয়োয়োসো স্টোরের উদ্বোধন

নগর জীবন

প্রেমের দেবী মধুবালা
প্রেমের দেবী মধুবালা

শোবিজ

ভোটের আগেই নতুন বেতনের সুপারিশ
ভোটের আগেই নতুন বেতনের সুপারিশ

পেছনের পৃষ্ঠা

নাটোরে বাবা-মেয়ের এইচএসসি পাস
নাটোরে বাবা-মেয়ের এইচএসসি পাস

পেছনের পৃষ্ঠা

চট্টগ্রামে সিএইচসিপিদের মানববন্ধন
চট্টগ্রামে সিএইচসিপিদের মানববন্ধন

খবর

মিরাজদের ঘুরে দাঁড়ানোর সিরিজ
মিরাজদের ঘুরে দাঁড়ানোর সিরিজ

মাঠে ময়দানে

আয়ের শীর্ষে রোনালদো
আয়ের শীর্ষে রোনালদো

মাঠে ময়দানে

পাখির জন্য ভালোবাসা
পাখির জন্য ভালোবাসা

শনিবারের সকাল

নারী ফুটবলারদের প্রস্তুতি ক্যাম্প
নারী ফুটবলারদের প্রস্তুতি ক্যাম্প

মাঠে ময়দানে

আবাসিক হোটেল থেকে আটক চার
আবাসিক হোটেল থেকে আটক চার

নগর জীবন

নায়িকার চোখের আয়নায় দাড়ি কাটছে নায়ক
নায়িকার চোখের আয়নায় দাড়ি কাটছে নায়ক

শোবিজ

বিচক্ষণতার অভাব এনসিপির
বিচক্ষণতার অভাব এনসিপির

প্রথম পৃষ্ঠা

জনগণের সঙ্গে প্রতারণা হচ্ছে
জনগণের সঙ্গে প্রতারণা হচ্ছে

প্রথম পৃষ্ঠা

ফিফায় এক ধাপ উন্নতি হামজাদের
ফিফায় এক ধাপ উন্নতি হামজাদের

মাঠে ময়দানে

শেজাদের নেতৃত্বে বসুন্ধরার জয়
শেজাদের নেতৃত্বে বসুন্ধরার জয়

মাঠে ময়দানে

বসুন্ধরা কিংস অ্যাকাডেমি টুর্নামেন্ট উদ্বোধন
বসুন্ধরা কিংস অ্যাকাডেমি টুর্নামেন্ট উদ্বোধন

মাঠে ময়দানে

বিশ্ববিদ্যালয়ছাত্রীকে দলবদ্ধ ধর্ষণ, মামলা
বিশ্ববিদ্যালয়ছাত্রীকে দলবদ্ধ ধর্ষণ, মামলা

দেশগ্রাম

পুলিশের সঙ্গে সংঘর্ষে জুলাই যোদ্ধারা
পুলিশের সঙ্গে সংঘর্ষে জুলাই যোদ্ধারা

খবর

ঢাকা মেট্রো বাদ পড়ায় হতাশ ক্রিকেটাররা
ঢাকা মেট্রো বাদ পড়ায় হতাশ ক্রিকেটাররা

মাঠে ময়দানে

নির্বাচনে বাধা সৃষ্টি করতে চায় একটি মহল
নির্বাচনে বাধা সৃষ্টি করতে চায় একটি মহল

নগর জীবন