শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বুধবার, ২১ সেপ্টেম্বর, ২০১৬

অভিবাসী ও শরণার্থীদের অধিকার সুনিশ্চিত করতে হবে : প্রধানমন্ত্রী

আইসিটি ফর ডেভেলপমেন্ট অ্যাওয়ার্ড গ্রহণ করলেন জয়
শাবান মাহমুদ, নিউইয়র্ক থেকে
প্রিন্ট ভার্সন
অভিবাসী ও শরণার্থীদের অধিকার সুনিশ্চিত করতে হবে : প্রধানমন্ত্রী

অভিবাসী এবং শরণার্থীদের অধিকার সংরক্ষণের ওপর জোর দিয়ে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বলেছেন, সমন্বিতভাবে এই সংকটের মোকাবিলায় বিশ্বকে একটি সাধারণ চুক্তিতে উপনীত হতে হবে। সব দেশকেই দায়িত্বশীলতার সঙ্গে ঐকমত্যে পৌঁছাতে হবে। যে কোনো পরিস্থিতিতেই অভিবাসীদের অধিকার সুনিশ্চিত করতে হবে। বিশ্বব্যাপী আমাদের বিভিন্ন জনগোষ্ঠীর মধ্যে সম্প্রীতি, অভিবাসী ও শরণার্থীদের অধিকার সংরক্ষণ সমানভাবে গুরুত্বপূর্ণ। সোমবার জাতিসংঘের সদর দফতরে উদ্বাস্তু ও অভিবাসনের ওপর সাধারণ পরিষদের উচ্চ পর্যায়ের প্ল্যানারি বৈঠকে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা এ কথা বলেন। এ বৈঠকে অভিবাসন ব্যবস্থাপনার দীর্ঘদিনের ঘাটতি পূরণে বাংলাদেশ গ্লোবাল কমপ্যাক্ট অন মাইগ্রেশন প্রস্তাব দিয়েছে। এর আগে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার সঙ্গে জাতিসংঘ সদর দফতরে বৈঠক করেন মিয়ানমারের ‘স্টেট কাউন্সিলর’ ও পররাষ্ট্রমন্ত্রী অং সান সু চি। এ ছাড়াও কমনওয়েলথের মহাসচিব প্যাট্রিসিয়া জ্যানেট প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার সঙ্গে সাক্ষাৎ করেন। বৈঠকে প্রধানমন্ত্রী আরও বলেন, সার্বিকভাবে অভিবাসন বিষয় সুরাহার জন্য প্রথমে পারস্পরিক আস্থা, শ্রদ্ধাবোধ, যৌথ দায়িত্ব ও অংশগ্রহণ জরুরি। এই বৈশ্বিক নীতিমালা অনুসরণে অবশ্যই আমাদের অভিন্ন চুক্তিবদ্ধ হতে হবে। দ্বিতীয়ত, আমাদের অঙ্গীকার করতে হবে, কাউকে পেছনে ফেলে যাব না। সব পরিস্থিতিতে অভিবাসন অধিকার নিশ্চিত করতে হবে। আমাদের বহুমুখী সমাজের মধ্যে সম্প্রীতি গড়ে তুলতে হবে। অভিবাসী ও উদ্বাস্তুদের অধিকার সুরক্ষা ও সমুন্নত করতে হবে এবং এ ক্ষেত্রে সমতা বিধান জরুরি। তৃতীয়ত, অভিবাসন ও চলাচলের জন্য প্রয়োজন এটিকে নতুন ইতিবাচক অধ্যায়ে নিয়ে যাওয়া। জাতিসংঘে উপস্থিত বিশ্বনেতাদের এই বৈঠকে এদিন অভিবাসী ও শরণার্থীদের বিষয়ে নিউইয়র্ক ঘোষণা গৃহীত হয়। শরণার্থী ও অভিবাসীদের বিষয়ে প্রথমবারের মতো সম্মেলন আহ্বান করায় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা জাতিসংঘের মহাসচিব বান কি মুনকে ধন্যবাদ জানান। তিনি বলেন, সামগ্রিকভাবে অভিবাসন সংকট মোকাবিলা করতে হলে দেশগুলোর মধ্যে পারস্পরিক আস্থা ও শ্রদ্ধাবোধ, যৌথ দায়িত্বশীলতা এবং সমন্বিত দৃষ্টিভঙ্গি জরুরি। বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী বলেন, মানুষের দেশান্তরী হওয়ার বিষয়টিকে সামাল দিতে একটি বাস্তবসম্মত, উচ্চাকাঙ্ক্ষী এবং শক্তিশালী কর্মপরিকল্পনা গ্রহণের এই ঐতিহাসিক সুযোগ বিশ্বকে অবশ?্য?ই কাজে লাগাতে হবে। আর তা হতে হবে বৃহত্তর উন্নয়নের কথা মাথায় রেখে। অভিবাসন সমস?্যা মোকাবিলায় পাঁচটি বিষয়ে গুরুত্ব আরোপ করে বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী বলেন, মানুষের মঙ্গলের জন?্য অভিবাসনকে একটি বাস্তবতা হিসেবে মেনে নিতে হবে এবং তা যেন মানুষকে মুক্তির পথ দেখাতে পারে, সে ব?্যবস্থা করে দিতে হবে। অভিবাসন ব?্যবস্থাপনার দীর্ঘদিনের ফাঁকগুলো পূরণ করতে এ বিষয়ে ইতিবাচক দৃষ্টিভঙ্গি নিয়ে একটি বৈশ্বিক চুক্তির প্রস্তাব করেন শেখ হাসিনা। তিনি বলেন, এই চুক্তি হতে হবে টেকসই উন্নয়নের ২০৩০ সালের লক্ষ্যমাত্রার সঙ্গে সঙ্গতিপূর্ণ। তা হতে হবে উচ্চাকাঙ্ক্ষী এবং বাস্তবায়নযোগ?্য, সেই সঙ্গে ভারসাম?্যপূর্ণ এবং নমনীয়। শরণার্থীদের আত্তীকরণের ক্ষেত্রে সহনশীলতা ও বোঝাপড়া বাড়াতে সচেতনতা তৈরির ওপর জোর দেন প্রধানমন্ত্রী। পাশাপাশি জলবায়ু পরিবর্তনের কারণে বাস্তুহারা মানুষের বিষয়টিকেও অভিবাসনবিষয়ক চুক্তিতে আমলে নেওয়ার আহ্বান জানান।

যুক্তরাষ্ট্রে বাংলাদেশি তৈরি পোশাকে শুল্কমুক্ত সুবিধা চাইলেন প্রধানমন্ত্রী : সোমবার হোটেল ওয়ালডর্ফে বিজনেস কাউন্সিল অব ইন্টারন্যাশনাল আন্ডারস্ট্যান্ডিং (বিসিআইইউ) আয়োজিত মধ্যাহ্নভোজের আগে এক অনুষ্ঠানে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বলেন, বাংলাদেশের তৈরি পোশাককে যুক্তরাষ্ট্রের বাজারে শুল্কমুক্ত প্রবেশের সুবিধা দেওয়া হলে তা তৈরি পোশাকশিল্পের বিকাশ, মেয়েদের কর্মসংস্থান ও ক্ষমতায়ন এবং একটি আধুনিক সমাজ গঠনে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখবে। তিনি বলেন, যুক্তরাষ্ট্র যদি বাংলাদেশের তৈরি পোশাকে শুল্কমুক্ত সুবিধা দেয় তাহলে অস্ট্রেলিয়া, কানাডা, নিউজিল্যান্ড, চীন, জাপান, ভারত ও ইউরোপীয় ইউনিয়নের মতো ন্যায্য হবে। একই সঙ্গে যুক্তরাষ্ট্র ও বাংলাদেশের বন্ধুত্বপূর্ণ সম্পর্ক আরও শক্তিশালী করতে মার্কিন ব্যবসায়ী ও বিনিয়োগকারীদের প্রতিও আহ্বান জানিয়েছেন তিনি। প্রধানমন্ত্রী বলেন, ২০০৯ সালে তিনি ক্ষমতায় আসার পর বাংলাদেশ ও যুক্তরাষ্ট্রের সম্পর্ক নতুন উচ্চতায় পৌঁছেছে। তিনি বলেন, বর্তমানে দুটি দেশের সম্পর্ক সবচেয়ে ভালো অবস্থায় আছে। সম্প্রতি মার্কিন পররাষ্ট্রমন্ত্রী জন কেরির বাংলাদেশ সফরে তা প্রমাণিত হয়েছে। সময়ের পরিক্রমায় আমাদের কৌশলগত অংশীদারিত্ব আরও ব্যাপক ও গভীর হচ্ছে। ক্রমবর্ধমান এ সম্পর্ক দুই দেশের বাণিজ্যিক সম্পর্কের প্রতিফলন।

শেখ হাসিনা জানান, যুক্তরাষ্ট্রের বিনিয়োগকারীরাই বাংলাদেশের বৃহত্তম বিনিয়োগকারী। গত বছর বাংলাদেশে বিদেশি বিনিয়োগের (এফডিআই) ২৫ শতাংশ ছিল যুক্তরাষ্ট্রের। বাণিজ্যের ক্ষেত্রে একক দেশ হিসেবে বাংলাদেশি পণ্যের সবচেয়ে বড় বাজার যুক্তরাষ্ট্র জানিয়ে শেখ হাসিনা বলেন, দুই দেশের দ্বিপক্ষীয় বাণিজ্য গত বছর ৭ বিলিয়ন ডলারে পৌঁছেছে। এ বাণিজ্যের পরিমাণ আরও বেশি হতে পারত যদি বাংলাদেশে তৈরি পোশাকের ক্ষেত্রে উচ্চমাত্রার শুল্ক ও নীতিমালা শিথিল করা হয়।

অনুষ্ঠানে প্রধানমন্ত্রীর তথ্যপ্রযুক্তিবিষয়ক উপদেষ্টা সজীব ওয়াজেদ জয়, পররাষ্ট্রমন্ত্রী এ এইচ মাহমুদ আলী, প্রতিমন্ত্রী শাহরিয়ার আলম, যুক্তরাষ্ট্রে বাংলাদেশের রাষ্ট্রদূত মোহাম্মদ জিয়াউদ্দিন, প্রধানমন্ত্রীর মুখ্যসচিব মো. আবুল কালাম আজাদ, এনবিআর চেয়ারম্যান মো. নজিবুর রহমান, পররাষ্ট্র সচিব মো. শহীদুল হক, জাতিসংঘে বাংলাদেশের স্থায়ী প্রতিনিধি মাসুদ বিন মোমেন, এফবিসিসিআই সভাপতি আবদুল মাতলুব আহমাদ ও প্রথম সহ-সভাপতি শফিউল ইসলাম মহিউদ্দিন উপস্থিত ছিলেন। এ ছাড়া যুক্তরাষ্ট্রের দক্ষিণ ও মধ্য এশিয়াবিষয়ক সহকারী পররাষ্ট্রমন্ত্রী নিশা দেশাই বিসওয়াল, টাওয়ার করপোরেশন, ওয়ালমার্ট, মেটলাইফ, বোয়িং, শেভরন করপোরেশন, জেনারেল ইলেকট্রিক, কোকাকোলাসহ বিভিন্ন কোম্পানির প্রতিনিধিরা উপস্থিত ছিলেন এই আয়োজনে।

দ্বিপক্ষীয় অমীমাংসিত বিষয় নিরসনে আলোচনায় একমত বাংলাদেশ-মিয়ানমার : আলোচনার মধ্য দিয়ে দ্বিপক্ষীয় অমীমাংসিত বিষয় নিরসনে একমত হয়েছে বাংলাদেশ ও মিয়ানমার। প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা এবং মিয়ানমারের স্টেট কাউন্সিলর অং সান সু চির মধ্যকার বৈঠকে দেশ দুটি এ বিষয়ে ঐকমত্যে পৌঁছেছে। ওই বৈঠকের পর প্রধানমন্ত্রীর প্রেস সচিব ইহসানুল করিম সাংবাদিকদের জানান, দুই নেতা প্রতিবেশী দেশ দুটির দ্বিপক্ষীয় বিষয়গুলো আলোচনার মধ্য দিয়ে নিরসনে একমত হয়েছেন। প্রেস সচিব আরও জানান, বৈঠক চলাকালে প্রধানমন্ত্রী রোহিঙ্গা ইস্যুতে কফি আনান কমিশনকে স্বাগত জানিয়েছেন। বৈঠকে শেখ হাসিনা জঙ্গিবাদের বিরুদ্ধে তার সরকারের ‘জিরো টলারেন্স’ নীতির কথা উল্লেখ করে বলেন, অন্য দেশে জঙ্গি তত্পরতা চালানোর জন্য বাংলাদেশের মাটিকে ব্যবহার করতে দেওয়া হবে না। শেখ হাসিনা আরও বলেন, জঙ্গিবাদ ও সহিংসতা মোকাবিলায় অন্যান্য প্রতিবেশী দেশের সঙ্গে সহযোগিতার ক্ষেত্রে বাংলাদেশ এক দৃষ্টান্ত তৈরি করেছে। প্রধানমন্ত্রী মিয়ানমারের নেতাকে বাংলাদেশ সফরের আমন্ত্রণ জানালে সু চি তা আনন্দের সঙ্গে গ্রহণ করেন। এ বৈঠকে বাংলাদেশের পক্ষে আরও উপস্থিত ছিলেন প্রধানমন্ত্রীর তথ্যপ্রযুক্তিবিষয়ক উপদেষ্টা সজীব ওয়াজেদ জয়, পররাষ্ট্রমন্ত্রী এ এইচ মাহমুদ আলী, মুখ্যসচিব আবুল কালাম আজাদ এবং পররাষ্ট্র সচিব মো. শহীদুল হক প্রমুখ।

বাংলাদেশের অভিজ্ঞতা কাজে লাগাবে কমনওয়েলথ : প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার সঙ্গে কমনওয়েলথের মহাসচিব প্যাট্রিসিয়া স্কটল্যান্ডের বৈঠক শেষে সংবাদ সম্মেলনে পররাষ্ট্র সচিব মো. শহীদুল হক জানান, প্যাট্রিসিয়া স্কটল্যান্ড জানিয়েছেন সংস্থাটি এমন একগুচ্ছ নতুন কর্মসূচি হাতে নিতে যাচ্ছে, যে কর্মসূচিগুলোয় বাংলাদেশের অভিজ্ঞতা কাজে লাগানো হবে। কমনওয়েলথের এবারের কর্মসূচি তৈরির সময় দুটি বিষয় প্রাধান্য পাবে। একদিকে সহস্রাব্দের উন্নয়ন লক্ষ্যমাত্রা অর্জন, জলবায়ু পরিবর্তন মোকাবিলা এবং চরমপন্থা নিরসনের বিষয়কে প্রাধান্য দেওয়া হবে। পাশাপাশি প্রাধান্য পাবে মানবাধিকার সুরক্ষার বিষয়টিও। প্যাট্রিসিয়া এসব চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় শেখ হাসিনার সমর্থন চান।

কমনওয়েলথ মহাসচিব শেখ হাসিনার উদ্দেশে বলেন, নারীর ক্ষমতায়নে আমরা একগুচ্ছ নতুন কর্মসূচি গ্রহণ করতে যাচ্ছি এবং সেই কর্মসূচিতে আপনার সমর্থন প্রত্যাশা করছি।

আইসিটি ফর ডেভেলপমেন্ট অ্যাওয়ার্ড পেলেন জয় : প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার ছেলে এবং তার তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তিবিষয়ক উপদেষ্টা সজীব ওয়াজেদ জয় ‘আইসিটি ফর ডেভেলপমেন্ট অ্যাওয়ার্ড’ গ্রহণ করেছেন। ডিজিটাল বিশ্বের পথে বাংলাদেশকে এগিয়ে নেওয়ার জন্য তাকে এই পুরস্কার দেওয়া হয়েছে। সোমবার নিউইয়র্কের স্থানীয় সময় সন্ধ্যায় জাতিসংঘ সদর দফতরের কাছে ইউএন প্লাজা হোটেল মিলনায়তনে এক অনুষ্ঠানে জয়ের হাতে এই পুরস্কার তুলে দেন হলিউডের অভিনেতা রবার্ট ডেভি। অনুষ্ঠানে সম্মানিত অতিথির বক্তৃতায় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বলেন, জয়ের কাছ থেকেই আমি কম্পিউটার চালানো শিখেছি। এ জন্য সে আমার শিক্ষক। শুধু তাই নয়, তথ্যপ্রযুক্তির সামগ্রিক উন্নয়নের মধ্য দিয়ে বাংলাদেশের দরিদ্র মেহনতি মানুষ থেকে সর্বস্তরের মানুষের মধ্যে স্বয়ম্ভরতা অর্জনের যে জাগরণ সৃষ্টি হয়েছে, তার মন্ত্র এসেছে জয়ের কাছ থেকে। এমন সন্তানের মা হতে পেরে আমি গৌরবান্বিত বোধ করছি। পুরস্কার নেওয়ার পর আবেগাপ্লুত জয় বলেন, এই পুরস্কার লাভ করায় আমি খুবই সম্মানিত বোধ করছি। আমার এই পুরস্কার ডিজিটাল বাংলাদেশ বিনির্মাণের সম্ভাবনাময় শক্তি দেশের সব তরুণদের উদ্দেশ্যে উৎসর্গ করলাম। জাতিসংঘের টেকসই উন্নয়ন লক্ষ্য (এসডিজি) গৃহীত হওয়ার প্রথম বর্ষপূর্তি উপলক্ষে ওয়ার্ল্ড অর্গানাইজেশন অব গভর্নেন্স অ্যান্ড কম্পিটিটিভনেস, প্ল্যান ট্রিফিনিও, গ্লোবাল ফ্যাশন ফর ডেভেলপমেন্ট এবং যুক্তরাষ্ট্রের কানেটিকাট স্টেটের নিউ হেভেন বিশ্ববিদ্যালয়ের স্কুল অব বিজনেস যৌথভাবে এ পুরস্কার প্রবর্তন করেছে।

তথ্যপ্রযুক্তি বিশেষজ্ঞ হিসেবে সজীব ওয়াজেদ জয়কে ২০০৭ সালে ইয়াং গ্লোবাল লিডার নির্বাচন করেছিল ওয়ার্ল্ড ইকোনমিক ফোরাম। প্রথম বাংলাদেশি হিসেবে ওই সম্মান পান তিনি। ২০০৮ সালের নির্বাচনে আওয়ামী লীগ যেসব প্রতিশ্রুতি দিয়েছিল তার মধ্যে অন্যতম ছিল ডিজিটাল বাংলাদেশ গড়া। সরকারের এই উদ্যোগে অগ্রণী ভূমিকা রাখেন জয়। ভারতের ব্যাঙ্গালোর বিশ্ববিদ্যালয় থেকে কম্পিউটার সায়েন্সে স্নাতক করার পর যুক্তরাষ্ট্রের ইউনিভার্সিটি অব টেক্সাস অ্যাট আর্লিংটনেও কম্পিউটার প্রকৌশল পড়েন জয়। হার্ভার্ড বিশ্ববিদ্যালয়ের কেনেডি স্কুল অব গভর্নমেন্ট থেকে লোকপ্রশাসনে স্নাতকোত্তর করেন তিনি। 

জয়ের মা শেখ হাসিনা অনুষ্ঠানে বলেন, একাত্তরে বাংলাদেশের স্বাধীনতা যুদ্ধের সময় পাক হানাদার বাহিনী আমাকে গৃহবন্দী করে রেখেছিল। তেমনি সময়ে জয়ের জন্ম। সে সময় আত্মীয়-স্বজন কাউকে পাশে পাইনি। আর জয় যখন হার্ভার্ডে, তখনো বাংলাদেশে জরুরি অবস্থার সময় তত্ত্বাবধায়ক সরকারের হাতে নিজের বন্দী থাকার কথা তুলে ধরেন আওয়ামী লীগের সভাপতি শেখ হাসিনা। এ পুরস্কারের প্রবর্তকদের ধন্যবাদ জানিয়ে তিনি বলেন, তথ্যপ্রযুক্তির মাধ্যমে পিছিয়ে থাকা জনগোষ্ঠীকে এগিয়ে নিতে সজীব ওয়াজেদ জয়ের ভূমিকার স্বীকৃতি প্রকারান্তরে বাংলাদেশের মানুষের অদম্য কর্মস্পৃহার প্রতিই সম্মান বলে মনে করছি।

পুরস্কার নেওয়ার পর আবেগাপ্লুত জয় বলেন, আমার মা তার কষ্টের কাহিনী বললেন, আমার জন্মের সময়ের অসহনীয় দুর্দশার দিনগুলো তিনি ভোলেননি। প্রধানমন্ত্রীর এই উপদেষ্টা বলেন, এ পুরস্কারের কৃতিত্ব একই সঙ্গে বাংলাদেশ সরকারের সর্বস্তরের কর্মকর্তা-কর্মচারীদেরও। তারা সবাই একযোগে কাজ করছেন ডিজিটাল বাংলাদেশ বাস্তবায়নে। স্থানীয় সরকার, পল্লী উন্নয়ন ও সমবায় মন্ত্রী খন্দকার মোশাররফ হোসেন, পররাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রী শাহরিয়ার আলম, সাবেক পররাষ্ট্রমন্ত্রী দীপু মনি, ওয়াশিংটনে বাংলাদেশের রাষ্ট্রদূত মোহাম্মদ জিয়াউদ্দিন, জাতিসংঘে বাংলাদেশের স্থায়ী প্রতিনিধি মাসুদ বিন মোমেন উপস্থিত ছিলেন এ অনুষ্ঠানে।

এই বিভাগের আরও খবর
মিরপুর টেস্টে চালকের আসনে বাংলাদেশ
মিরপুর টেস্টে চালকের আসনে বাংলাদেশ
ঘরের দেয়াল ভেঙে হামলা লুটপাট রোহিঙ্গা সন্ত্রাসীদের
ঘরের দেয়াল ভেঙে হামলা লুটপাট রোহিঙ্গা সন্ত্রাসীদের
ডিবি হেফাজতে আসামির মৃত্যু তদন্ত কমিটি
ডিবি হেফাজতে আসামির মৃত্যু তদন্ত কমিটি
আজ ঢাকায় আসছেন ভুটানের প্রধানমন্ত্রী
আজ ঢাকায় আসছেন ভুটানের প্রধানমন্ত্রী
পুরোনো ভবনগুলো কোড মানেনি
পুরোনো ভবনগুলো কোড মানেনি
ক্ষতিগ্রস্তদের পাশে থাকবে বিএনপি
ক্ষতিগ্রস্তদের পাশে থাকবে বিএনপি
১৪ বছর ধরে বিকল অগ্রিম সংকেত দেওয়া যন্ত্র
১৪ বছর ধরে বিকল অগ্রিম সংকেত দেওয়া যন্ত্র
নির্বাচনে দুর্নীতিবাজদের লাল কার্ড
নির্বাচনে দুর্নীতিবাজদের লাল কার্ড
বিধিমালা না মানায় এমন বিপর্যয়
বিধিমালা না মানায় এমন বিপর্যয়
জিএসপি টার্গেটে সাত দেশ
জিএসপি টার্গেটে সাত দেশ
প্রশাসনিক চাঁদাবাজি
প্রশাসনিক চাঁদাবাজি
হাস্যোজ্জ্বল খালেদা জিয়া সেনাকুঞ্জে
হাস্যোজ্জ্বল খালেদা জিয়া সেনাকুঞ্জে
সর্বশেষ খবর
ঐক্যবদ্ধ থাকলে ধানের শীষকে কেউ হারাতে পারবে না: চট্টগ্রামে ইসরাফিল
ঐক্যবদ্ধ থাকলে ধানের শীষকে কেউ হারাতে পারবে না: চট্টগ্রামে ইসরাফিল

এই মাত্র | ভোটের হাওয়া

বোয়ালমারীতে যুবকের লাশ উদ্ধার
বোয়ালমারীতে যুবকের লাশ উদ্ধার

২৩ সেকেন্ড আগে | দেশগ্রাম

কপ-৩০ চুক্তি ভেস্তে যাওয়ার শঙ্কা
কপ-৩০ চুক্তি ভেস্তে যাওয়ার শঙ্কা

৬ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নরসিংদীর মাধবদী কীভাবে শক্তিশালী ভূমিকম্পের কেন্দ্রে পরিণত হলো?
নরসিংদীর মাধবদী কীভাবে শক্তিশালী ভূমিকম্পের কেন্দ্রে পরিণত হলো?

৭ মিনিট আগে | জাতীয়

জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ে আইসিটি-বিষয়ক মাস্টার ট্রেইনার প্রশিক্ষণ শুরু
জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ে আইসিটি-বিষয়ক মাস্টার ট্রেইনার প্রশিক্ষণ শুরু

৮ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

'তারেক রহমান প্রধানমন্ত্রী হলে প্রতিটি পরিবারের হাতে ফ্যামিলি কার্ড দেওয়া হবে'
'তারেক রহমান প্রধানমন্ত্রী হলে প্রতিটি পরিবারের হাতে ফ্যামিলি কার্ড দেওয়া হবে'

২১ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

বিচারপ্রার্থীদের দুর্ভোগ লাঘবে চালু হচ্ছে ‘ই-ফ্যামেলি কোর্ট’
বিচারপ্রার্থীদের দুর্ভোগ লাঘবে চালু হচ্ছে ‘ই-ফ্যামেলি কোর্ট’

২৭ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

কোষের বার্ধক্য থামাতে ন্যানোফ্লাওয়ার প্রযুক্তি উদ্ভাবন
কোষের বার্ধক্য থামাতে ন্যানোফ্লাওয়ার প্রযুক্তি উদ্ভাবন

৩৩ মিনিট আগে | বিজ্ঞান

দৌলতপুরে তারেক রহমানের জন্মদিন উপলক্ষে বৃক্ষরোপণ
দৌলতপুরে তারেক রহমানের জন্মদিন উপলক্ষে বৃক্ষরোপণ

৪৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মুস্তাফিজকে আবারও দলে নিলো ক্যাপিটালস
মুস্তাফিজকে আবারও দলে নিলো ক্যাপিটালস

৪৯ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

বাগেরহাটে কবি হিমেল বরকতের পঞ্চম মৃত্যুবার্ষিকী পালিত
বাগেরহাটে কবি হিমেল বরকতের পঞ্চম মৃত্যুবার্ষিকী পালিত

৫০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বাংলাদেশে ভূমিকম্পে ক্ষতিগ্রস্তদের প্রতি সমবেদনা জানালেন কংগ্রেসওম্যান গ্রেস মেং
বাংলাদেশে ভূমিকম্পে ক্ষতিগ্রস্তদের প্রতি সমবেদনা জানালেন কংগ্রেসওম্যান গ্রেস মেং

৫০ মিনিট আগে | পরবাস

ধানের শীষকে বিজয়ী করতে সবাইকে ঐক্যবদ্ধভাবে লড়তে হবে : মাজেদ বাবু
ধানের শীষকে বিজয়ী করতে সবাইকে ঐক্যবদ্ধভাবে লড়তে হবে : মাজেদ বাবু

৫২ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

ঢাকায় ভূমিকম্পে নিহত বগুড়ার রাফিউলের দাফন সম্পন্ন
ঢাকায় ভূমিকম্পে নিহত বগুড়ার রাফিউলের দাফন সম্পন্ন

৫৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

আধুনিক নগরজীবন মানুষকে অসুস্থ করছে, সতর্ক করলেন বিজ্ঞানীরা
আধুনিক নগরজীবন মানুষকে অসুস্থ করছে, সতর্ক করলেন বিজ্ঞানীরা

৫৯ মিনিট আগে | পাঁচফোড়ন

শার্শার নিজামপুর ইউনিয়নে তৃপ্তির গণসংযোগ
শার্শার নিজামপুর ইউনিয়নে তৃপ্তির গণসংযোগ

১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

‘নির্বাচনকে নানাভাবে বাধাগ্রস্ত করার চেষ্টা চলছে’
‘নির্বাচনকে নানাভাবে বাধাগ্রস্ত করার চেষ্টা চলছে’

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গোপালগঞ্জে নতুন আলো ব্রি ধান ১০৩
গোপালগঞ্জে নতুন আলো ব্রি ধান ১০৩

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিমান বাহিনীর খেতাবপ্রাপ্ত মুক্তিযোদ্ধা ও তাদের উত্তরাধিকারীদের সংবর্ধনা
বিমান বাহিনীর খেতাবপ্রাপ্ত মুক্তিযোদ্ধা ও তাদের উত্তরাধিকারীদের সংবর্ধনা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মুন্সীগঞ্জ উন্নয়ন সোসাইটির বৃত্তি পরীক্ষার সনদ প্রদান
মুন্সীগঞ্জ উন্নয়ন সোসাইটির বৃত্তি পরীক্ষার সনদ প্রদান

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সাইবেরিয়ার বরফে মিলল ৪০ হাজার বছরের প্রাচীন আরএনএ
সাইবেরিয়ার বরফে মিলল ৪০ হাজার বছরের প্রাচীন আরএনএ

১ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

বিক্রি হয়ে গেল দ্য টেলিগ্রাফ
বিক্রি হয়ে গেল দ্য টেলিগ্রাফ

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজধানীতে আবারও ভূকম্পন অনুভূত
রাজধানীতে আবারও ভূকম্পন অনুভূত

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নির্যাতিত নারীদের পাশে দাঁড়াতে হবে: ফরিদপুরে কৃষক দল নেতা
নির্যাতিত নারীদের পাশে দাঁড়াতে হবে: ফরিদপুরে কৃষক দল নেতা

১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

নারায়ণগঞ্জে বিএনপি প্রার্থীর উদ্যোগে ফ্রি মেডিক্যাল ক্যাম্প অনুষ্ঠিত
নারায়ণগঞ্জে বিএনপি প্রার্থীর উদ্যোগে ফ্রি মেডিক্যাল ক্যাম্প অনুষ্ঠিত

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন হতে হবে: জামায়াত আমির
ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন হতে হবে: জামায়াত আমির

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

মিরসরাইয়ে বিজিবির অভিযানে ভারতীয় ৩১ গরু আটক
মিরসরাইয়ে বিজিবির অভিযানে ভারতীয় ৩১ গরু আটক

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় তিন মাদক কারবারি গ্রেফতার
ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় তিন মাদক কারবারি গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শততম টেস্টে মুশফিকের বিরল রেকর্ড
শততম টেস্টে মুশফিকের বিরল রেকর্ড

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভূমিকম্পে মেট্রোরেল স্থাপনার কোনো ক্ষতি হয়নি: ডিএমটিসিএল এমডি
ভূমিকম্পে মেট্রোরেল স্থাপনার কোনো ক্ষতি হয়নি: ডিএমটিসিএল এমডি

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সর্বাধিক পঠিত
রাজধানীতে আবারও ভূকম্পন অনুভূত
রাজধানীতে আবারও ভূকম্পন অনুভূত

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনার মৃত্যুদণ্ড নিয়ে এবার মুখ খুলল পাকিস্তান
হাসিনার মৃত্যুদণ্ড নিয়ে এবার মুখ খুলল পাকিস্তান

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভূমিকম্পে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১০
ভূমিকম্পে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১০

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে ঢাকায় ক্ষতিগ্রস্ত ভবনের তালিকা প্রকাশ
ভূমিকম্পে ঢাকায় ক্ষতিগ্রস্ত ভবনের তালিকা প্রকাশ

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফের নরসিংদীতে ভূকম্পন অনুভূত
ফের নরসিংদীতে ভূকম্পন অনুভূত

৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল : ভূমিকম্পের আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীবাসীর
লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল : ভূমিকম্পের আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীবাসীর

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

তাসকিনের ২৪ রানের ওভার
তাসকিনের ২৪ রানের ওভার

১১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নাটকীয় সুপার ওভারে ভারতকে হারিয়ে ফাইনালে বাংলাদেশ
নাটকীয় সুপার ওভারে ভারতকে হারিয়ে ফাইনালে বাংলাদেশ

২৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কী কী পাচ্ছেন মিস ইউনিভার্স ফাতিমা বশ
কী কী পাচ্ছেন মিস ইউনিভার্স ফাতিমা বশ

৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

শান্তি প্রস্তাব মেনে নিতে ইউক্রেনকে সময় বেঁধে দিলেন ট্রাম্প
শান্তি প্রস্তাব মেনে নিতে ইউক্রেনকে সময় বেঁধে দিলেন ট্রাম্প

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজধানীতে বায়তুল মোকাররম মসজিদের সামনে বৈদ্যুতিক খুঁটিতে আগুন, পুড়ল দোকান
রাজধানীতে বায়তুল মোকাররম মসজিদের সামনে বৈদ্যুতিক খুঁটিতে আগুন, পুড়ল দোকান

১৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

মামদানিকে ট্রাম্পের অভিনন্দন, বৈঠককে বললেন ‘দারুণ ও ফলপ্রসূ’
মামদানিকে ট্রাম্পের অভিনন্দন, বৈঠককে বললেন ‘দারুণ ও ফলপ্রসূ’

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল নরসিংদী জেলায় যে ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে
ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল নরসিংদী জেলায় যে ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে

২২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে কঠিন গ্রুপে বাংলাদেশ
টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে কঠিন গ্রুপে বাংলাদেশ

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ফাইনালে পাকিস্তানকে পেল বাংলাদেশ
ফাইনালে পাকিস্তানকে পেল বাংলাদেশ

১২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হোয়াটসঅ্যাপ ব্যবহারকারীদের জন্য নতুন সতর্কবার্তা
হোয়াটসঅ্যাপ ব্যবহারকারীদের জন্য নতুন সতর্কবার্তা

২২ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

রাজধানীতে পরিবার পরিকল্পনা কর্মীদের অবস্থান কর্মসূচি
রাজধানীতে পরিবার পরিকল্পনা কর্মীদের অবস্থান কর্মসূচি

২০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

‌‘তথ্য প্রমাণের ভিত্তিতে হাসিনার বিচার হয়েছে, তবে আপিলের সুযোগ আছে’
‌‘তথ্য প্রমাণের ভিত্তিতে হাসিনার বিচার হয়েছে, তবে আপিলের সুযোগ আছে’

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২২ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২২ নভেম্বর)

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাইপাইল নয়, আজকের ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থলও নরসিংদীতে: আবহাওয়া অফিস
বাইপাইল নয়, আজকের ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থলও নরসিংদীতে: আবহাওয়া অফিস

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চাপের মুখে রাশিয়ার তেল আমদানি বন্ধ করল ভারতের বৃহত্তম শিল্পগোষ্ঠী রিলায়েন্স
চাপের মুখে রাশিয়ার তেল আমদানি বন্ধ করল ভারতের বৃহত্তম শিল্পগোষ্ঠী রিলায়েন্স

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শান্তি পরিকল্পনা নিয়ে কঠিন চাপের মুখে ইউক্রেন
শান্তি পরিকল্পনা নিয়ে কঠিন চাপের মুখে ইউক্রেন

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেষ মুহূর্তের গোলে মরক্কোকে হারিয়ে সেমিফাইনালে ব্রাজিল
শেষ মুহূর্তের গোলে মরক্কোকে হারিয়ে সেমিফাইনালে ব্রাজিল

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভূমিকম্পে হতাহতদের আর্থিক সহায়তা দেবে ঢাকা জেলা প্রশাসন
ভূমিকম্পে হতাহতদের আর্থিক সহায়তা দেবে ঢাকা জেলা প্রশাসন

১০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

যাত্রাবাড়ীতে নবীউল্লাহ নবীর গণসংযোগ
যাত্রাবাড়ীতে নবীউল্লাহ নবীর গণসংযোগ

২০ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় বাস্তবায়ন হবে ইনশাআল্লাহ : সালাউদ্দিন
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় বাস্তবায়ন হবে ইনশাআল্লাহ : সালাউদ্দিন

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

গত ১০ বছর ফ্যাসিবাদ বিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত : মির্জা ফখরুল
গত ১০ বছর ফ্যাসিবাদ বিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত : মির্জা ফখরুল

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

‘আমার বিজয় এমনভাবে হবে, ধারে কাছেও কেউ আসতে পারবে না’
‘আমার বিজয় এমনভাবে হবে, ধারে কাছেও কেউ আসতে পারবে না’

৩ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

ট্রাম্পের সঙ্গে বিবাদ, কংগ্রেস ছাড়ছেন রিপাবলিকান টেলর গ্রিন
ট্রাম্পের সঙ্গে বিবাদ, কংগ্রেস ছাড়ছেন রিপাবলিকান টেলর গ্রিন

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একসঙ্গে সহকারী অধ্যাপক হলেন ১৮৭০ শিক্ষক
একসঙ্গে সহকারী অধ্যাপক হলেন ১৮৭০ শিক্ষক

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল নরসিংদী
লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল নরসিংদী

প্রথম পৃষ্ঠা

পুলিশের নতুন পোশাক নিয়ে আলোচনা চলছেই
পুলিশের নতুন পোশাক নিয়ে আলোচনা চলছেই

পেছনের পৃষ্ঠা

ভয়ংকর ঝুঁকিতে পুরান ঢাকা সিলেট ও চট্টগ্রাম
ভয়ংকর ঝুঁকিতে পুরান ঢাকা সিলেট ও চট্টগ্রাম

প্রথম পৃষ্ঠা

৭০০ উইকেটের স্বপ্ন তাইজুলের
৭০০ উইকেটের স্বপ্ন তাইজুলের

মাঠে ময়দানে

হাস্যোজ্জ্বল খালেদা জিয়া সেনাকুঞ্জে
হাস্যোজ্জ্বল খালেদা জিয়া সেনাকুঞ্জে

প্রথম পৃষ্ঠা

শাবনূরকে নিয়ে অশান্তি চলত সালমানের সংসারে : লিমা
শাবনূরকে নিয়ে অশান্তি চলত সালমানের সংসারে : লিমা

শোবিজ

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

সেই শাবানা এই শাবানা
সেই শাবানা এই শাবানা

শোবিজ

ভূমিকম্পে কাঁপল দেশ
ভূমিকম্পে কাঁপল দেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রশাসনিক চাঁদাবাজি
প্রশাসনিক চাঁদাবাজি

প্রথম পৃষ্ঠা

উত্তরাঞ্চলে ঝুঁকিতে হাজারো ভবন
উত্তরাঞ্চলে ঝুঁকিতে হাজারো ভবন

নগর জীবন

নষ্ট যন্ত্রে বেহাল স্বাস্থ্যসেবা
নষ্ট যন্ত্রে বেহাল স্বাস্থ্যসেবা

পেছনের পৃষ্ঠা

চিরনিদ্রায় শায়িত হলেন তোফায়েল আহমেদের স্ত্রী
চিরনিদ্রায় শায়িত হলেন তোফায়েল আহমেদের স্ত্রী

নগর জীবন

লাউয়ের গ্রাম লালমতি
লাউয়ের গ্রাম লালমতি

শনিবারের সকাল

আলোছায়ায় মেহজাবীন
আলোছায়ায় মেহজাবীন

শোবিজ

সুষ্ঠু নির্বাচনে সশস্ত্র বাহিনীকে ভূমিকা রাখতে হবে  - প্রধান উপদেষ্টা
সুষ্ঠু নির্বাচনে সশস্ত্র বাহিনীকে ভূমিকা রাখতে হবে - প্রধান উপদেষ্টা

প্রথম পৃষ্ঠা

বিদেশিদের বন্দর ইজারা হুমকিস্বরূপ
বিদেশিদের বন্দর ইজারা হুমকিস্বরূপ

নগর জীবন

সিরাজগঞ্জ দিনাজপুরে ফুটবল উৎসব
সিরাজগঞ্জ দিনাজপুরে ফুটবল উৎসব

মাঠে ময়দানে

অতিথি পাখির কলকাকলিতে মুখর চরবিজয়
অতিথি পাখির কলকাকলিতে মুখর চরবিজয়

পেছনের পৃষ্ঠা

মেয়েদের আইপিএল নিলামে বাংলাদেশের তিন ক্রিকেটার
মেয়েদের আইপিএল নিলামে বাংলাদেশের তিন ক্রিকেটার

মাঠে ময়দানে

বিধিমালা না মানায় এমন বিপর্যয়
বিধিমালা না মানায় এমন বিপর্যয়

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচনে দুর্নীতিবাজদের লাল কার্ড
নির্বাচনে দুর্নীতিবাজদের লাল কার্ড

প্রথম পৃষ্ঠা

আজ ঢাকায় আসছেন ভুটানের প্রধানমন্ত্রী
আজ ঢাকায় আসছেন ভুটানের প্রধানমন্ত্রী

প্রথম পৃষ্ঠা

সবজির সরবরাহ বাড়লেও কমছে না দাম
সবজির সরবরাহ বাড়লেও কমছে না দাম

নগর জীবন

পার্থে এক দিনে ১৯ উইকেটের পতন
পার্থে এক দিনে ১৯ উইকেটের পতন

মাঠে ময়দানে

ঘরের দেয়াল ভেঙে হামলা লুটপাট রোহিঙ্গা সন্ত্রাসীদের
ঘরের দেয়াল ভেঙে হামলা লুটপাট রোহিঙ্গা সন্ত্রাসীদের

প্রথম পৃষ্ঠা

সুস্থ জীবনের জন্য হাফ ম্যারাথন
সুস্থ জীবনের জন্য হাফ ম্যারাথন

মাঠে ময়দানে

সেই কলমতর
সেই কলমতর

শোবিজ

বাংলাদেশের পদক নিশ্চিত করার ম্যাচ
বাংলাদেশের পদক নিশ্চিত করার ম্যাচ

মাঠে ময়দানে

জিএসপি টার্গেটে সাত দেশ
জিএসপি টার্গেটে সাত দেশ

প্রথম পৃষ্ঠা