শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বুধবার, ২১ সেপ্টেম্বর, ২০১৬

অভিবাসী ও শরণার্থীদের অধিকার সুনিশ্চিত করতে হবে : প্রধানমন্ত্রী

আইসিটি ফর ডেভেলপমেন্ট অ্যাওয়ার্ড গ্রহণ করলেন জয়
শাবান মাহমুদ, নিউইয়র্ক থেকে
প্রিন্ট ভার্সন
অভিবাসী ও শরণার্থীদের অধিকার সুনিশ্চিত করতে হবে : প্রধানমন্ত্রী

অভিবাসী এবং শরণার্থীদের অধিকার সংরক্ষণের ওপর জোর দিয়ে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বলেছেন, সমন্বিতভাবে এই সংকটের মোকাবিলায় বিশ্বকে একটি সাধারণ চুক্তিতে উপনীত হতে হবে। সব দেশকেই দায়িত্বশীলতার সঙ্গে ঐকমত্যে পৌঁছাতে হবে। যে কোনো পরিস্থিতিতেই অভিবাসীদের অধিকার সুনিশ্চিত করতে হবে। বিশ্বব্যাপী আমাদের বিভিন্ন জনগোষ্ঠীর মধ্যে সম্প্রীতি, অভিবাসী ও শরণার্থীদের অধিকার সংরক্ষণ সমানভাবে গুরুত্বপূর্ণ। সোমবার জাতিসংঘের সদর দফতরে উদ্বাস্তু ও অভিবাসনের ওপর সাধারণ পরিষদের উচ্চ পর্যায়ের প্ল্যানারি বৈঠকে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা এ কথা বলেন। এ বৈঠকে অভিবাসন ব্যবস্থাপনার দীর্ঘদিনের ঘাটতি পূরণে বাংলাদেশ গ্লোবাল কমপ্যাক্ট অন মাইগ্রেশন প্রস্তাব দিয়েছে। এর আগে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার সঙ্গে জাতিসংঘ সদর দফতরে বৈঠক করেন মিয়ানমারের ‘স্টেট কাউন্সিলর’ ও পররাষ্ট্রমন্ত্রী অং সান সু চি। এ ছাড়াও কমনওয়েলথের মহাসচিব প্যাট্রিসিয়া জ্যানেট প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার সঙ্গে সাক্ষাৎ করেন। বৈঠকে প্রধানমন্ত্রী আরও বলেন, সার্বিকভাবে অভিবাসন বিষয় সুরাহার জন্য প্রথমে পারস্পরিক আস্থা, শ্রদ্ধাবোধ, যৌথ দায়িত্ব ও অংশগ্রহণ জরুরি। এই বৈশ্বিক নীতিমালা অনুসরণে অবশ্যই আমাদের অভিন্ন চুক্তিবদ্ধ হতে হবে। দ্বিতীয়ত, আমাদের অঙ্গীকার করতে হবে, কাউকে পেছনে ফেলে যাব না। সব পরিস্থিতিতে অভিবাসন অধিকার নিশ্চিত করতে হবে। আমাদের বহুমুখী সমাজের মধ্যে সম্প্রীতি গড়ে তুলতে হবে। অভিবাসী ও উদ্বাস্তুদের অধিকার সুরক্ষা ও সমুন্নত করতে হবে এবং এ ক্ষেত্রে সমতা বিধান জরুরি। তৃতীয়ত, অভিবাসন ও চলাচলের জন্য প্রয়োজন এটিকে নতুন ইতিবাচক অধ্যায়ে নিয়ে যাওয়া। জাতিসংঘে উপস্থিত বিশ্বনেতাদের এই বৈঠকে এদিন অভিবাসী ও শরণার্থীদের বিষয়ে নিউইয়র্ক ঘোষণা গৃহীত হয়। শরণার্থী ও অভিবাসীদের বিষয়ে প্রথমবারের মতো সম্মেলন আহ্বান করায় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা জাতিসংঘের মহাসচিব বান কি মুনকে ধন্যবাদ জানান। তিনি বলেন, সামগ্রিকভাবে অভিবাসন সংকট মোকাবিলা করতে হলে দেশগুলোর মধ্যে পারস্পরিক আস্থা ও শ্রদ্ধাবোধ, যৌথ দায়িত্বশীলতা এবং সমন্বিত দৃষ্টিভঙ্গি জরুরি। বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী বলেন, মানুষের দেশান্তরী হওয়ার বিষয়টিকে সামাল দিতে একটি বাস্তবসম্মত, উচ্চাকাঙ্ক্ষী এবং শক্তিশালী কর্মপরিকল্পনা গ্রহণের এই ঐতিহাসিক সুযোগ বিশ্বকে অবশ?্য?ই কাজে লাগাতে হবে। আর তা হতে হবে বৃহত্তর উন্নয়নের কথা মাথায় রেখে। অভিবাসন সমস?্যা মোকাবিলায় পাঁচটি বিষয়ে গুরুত্ব আরোপ করে বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী বলেন, মানুষের মঙ্গলের জন?্য অভিবাসনকে একটি বাস্তবতা হিসেবে মেনে নিতে হবে এবং তা যেন মানুষকে মুক্তির পথ দেখাতে পারে, সে ব?্যবস্থা করে দিতে হবে। অভিবাসন ব?্যবস্থাপনার দীর্ঘদিনের ফাঁকগুলো পূরণ করতে এ বিষয়ে ইতিবাচক দৃষ্টিভঙ্গি নিয়ে একটি বৈশ্বিক চুক্তির প্রস্তাব করেন শেখ হাসিনা। তিনি বলেন, এই চুক্তি হতে হবে টেকসই উন্নয়নের ২০৩০ সালের লক্ষ্যমাত্রার সঙ্গে সঙ্গতিপূর্ণ। তা হতে হবে উচ্চাকাঙ্ক্ষী এবং বাস্তবায়নযোগ?্য, সেই সঙ্গে ভারসাম?্যপূর্ণ এবং নমনীয়। শরণার্থীদের আত্তীকরণের ক্ষেত্রে সহনশীলতা ও বোঝাপড়া বাড়াতে সচেতনতা তৈরির ওপর জোর দেন প্রধানমন্ত্রী। পাশাপাশি জলবায়ু পরিবর্তনের কারণে বাস্তুহারা মানুষের বিষয়টিকেও অভিবাসনবিষয়ক চুক্তিতে আমলে নেওয়ার আহ্বান জানান।

যুক্তরাষ্ট্রে বাংলাদেশি তৈরি পোশাকে শুল্কমুক্ত সুবিধা চাইলেন প্রধানমন্ত্রী : সোমবার হোটেল ওয়ালডর্ফে বিজনেস কাউন্সিল অব ইন্টারন্যাশনাল আন্ডারস্ট্যান্ডিং (বিসিআইইউ) আয়োজিত মধ্যাহ্নভোজের আগে এক অনুষ্ঠানে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বলেন, বাংলাদেশের তৈরি পোশাককে যুক্তরাষ্ট্রের বাজারে শুল্কমুক্ত প্রবেশের সুবিধা দেওয়া হলে তা তৈরি পোশাকশিল্পের বিকাশ, মেয়েদের কর্মসংস্থান ও ক্ষমতায়ন এবং একটি আধুনিক সমাজ গঠনে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখবে। তিনি বলেন, যুক্তরাষ্ট্র যদি বাংলাদেশের তৈরি পোশাকে শুল্কমুক্ত সুবিধা দেয় তাহলে অস্ট্রেলিয়া, কানাডা, নিউজিল্যান্ড, চীন, জাপান, ভারত ও ইউরোপীয় ইউনিয়নের মতো ন্যায্য হবে। একই সঙ্গে যুক্তরাষ্ট্র ও বাংলাদেশের বন্ধুত্বপূর্ণ সম্পর্ক আরও শক্তিশালী করতে মার্কিন ব্যবসায়ী ও বিনিয়োগকারীদের প্রতিও আহ্বান জানিয়েছেন তিনি। প্রধানমন্ত্রী বলেন, ২০০৯ সালে তিনি ক্ষমতায় আসার পর বাংলাদেশ ও যুক্তরাষ্ট্রের সম্পর্ক নতুন উচ্চতায় পৌঁছেছে। তিনি বলেন, বর্তমানে দুটি দেশের সম্পর্ক সবচেয়ে ভালো অবস্থায় আছে। সম্প্রতি মার্কিন পররাষ্ট্রমন্ত্রী জন কেরির বাংলাদেশ সফরে তা প্রমাণিত হয়েছে। সময়ের পরিক্রমায় আমাদের কৌশলগত অংশীদারিত্ব আরও ব্যাপক ও গভীর হচ্ছে। ক্রমবর্ধমান এ সম্পর্ক দুই দেশের বাণিজ্যিক সম্পর্কের প্রতিফলন।

শেখ হাসিনা জানান, যুক্তরাষ্ট্রের বিনিয়োগকারীরাই বাংলাদেশের বৃহত্তম বিনিয়োগকারী। গত বছর বাংলাদেশে বিদেশি বিনিয়োগের (এফডিআই) ২৫ শতাংশ ছিল যুক্তরাষ্ট্রের। বাণিজ্যের ক্ষেত্রে একক দেশ হিসেবে বাংলাদেশি পণ্যের সবচেয়ে বড় বাজার যুক্তরাষ্ট্র জানিয়ে শেখ হাসিনা বলেন, দুই দেশের দ্বিপক্ষীয় বাণিজ্য গত বছর ৭ বিলিয়ন ডলারে পৌঁছেছে। এ বাণিজ্যের পরিমাণ আরও বেশি হতে পারত যদি বাংলাদেশে তৈরি পোশাকের ক্ষেত্রে উচ্চমাত্রার শুল্ক ও নীতিমালা শিথিল করা হয়।

অনুষ্ঠানে প্রধানমন্ত্রীর তথ্যপ্রযুক্তিবিষয়ক উপদেষ্টা সজীব ওয়াজেদ জয়, পররাষ্ট্রমন্ত্রী এ এইচ মাহমুদ আলী, প্রতিমন্ত্রী শাহরিয়ার আলম, যুক্তরাষ্ট্রে বাংলাদেশের রাষ্ট্রদূত মোহাম্মদ জিয়াউদ্দিন, প্রধানমন্ত্রীর মুখ্যসচিব মো. আবুল কালাম আজাদ, এনবিআর চেয়ারম্যান মো. নজিবুর রহমান, পররাষ্ট্র সচিব মো. শহীদুল হক, জাতিসংঘে বাংলাদেশের স্থায়ী প্রতিনিধি মাসুদ বিন মোমেন, এফবিসিসিআই সভাপতি আবদুল মাতলুব আহমাদ ও প্রথম সহ-সভাপতি শফিউল ইসলাম মহিউদ্দিন উপস্থিত ছিলেন। এ ছাড়া যুক্তরাষ্ট্রের দক্ষিণ ও মধ্য এশিয়াবিষয়ক সহকারী পররাষ্ট্রমন্ত্রী নিশা দেশাই বিসওয়াল, টাওয়ার করপোরেশন, ওয়ালমার্ট, মেটলাইফ, বোয়িং, শেভরন করপোরেশন, জেনারেল ইলেকট্রিক, কোকাকোলাসহ বিভিন্ন কোম্পানির প্রতিনিধিরা উপস্থিত ছিলেন এই আয়োজনে।

দ্বিপক্ষীয় অমীমাংসিত বিষয় নিরসনে আলোচনায় একমত বাংলাদেশ-মিয়ানমার : আলোচনার মধ্য দিয়ে দ্বিপক্ষীয় অমীমাংসিত বিষয় নিরসনে একমত হয়েছে বাংলাদেশ ও মিয়ানমার। প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা এবং মিয়ানমারের স্টেট কাউন্সিলর অং সান সু চির মধ্যকার বৈঠকে দেশ দুটি এ বিষয়ে ঐকমত্যে পৌঁছেছে। ওই বৈঠকের পর প্রধানমন্ত্রীর প্রেস সচিব ইহসানুল করিম সাংবাদিকদের জানান, দুই নেতা প্রতিবেশী দেশ দুটির দ্বিপক্ষীয় বিষয়গুলো আলোচনার মধ্য দিয়ে নিরসনে একমত হয়েছেন। প্রেস সচিব আরও জানান, বৈঠক চলাকালে প্রধানমন্ত্রী রোহিঙ্গা ইস্যুতে কফি আনান কমিশনকে স্বাগত জানিয়েছেন। বৈঠকে শেখ হাসিনা জঙ্গিবাদের বিরুদ্ধে তার সরকারের ‘জিরো টলারেন্স’ নীতির কথা উল্লেখ করে বলেন, অন্য দেশে জঙ্গি তত্পরতা চালানোর জন্য বাংলাদেশের মাটিকে ব্যবহার করতে দেওয়া হবে না। শেখ হাসিনা আরও বলেন, জঙ্গিবাদ ও সহিংসতা মোকাবিলায় অন্যান্য প্রতিবেশী দেশের সঙ্গে সহযোগিতার ক্ষেত্রে বাংলাদেশ এক দৃষ্টান্ত তৈরি করেছে। প্রধানমন্ত্রী মিয়ানমারের নেতাকে বাংলাদেশ সফরের আমন্ত্রণ জানালে সু চি তা আনন্দের সঙ্গে গ্রহণ করেন। এ বৈঠকে বাংলাদেশের পক্ষে আরও উপস্থিত ছিলেন প্রধানমন্ত্রীর তথ্যপ্রযুক্তিবিষয়ক উপদেষ্টা সজীব ওয়াজেদ জয়, পররাষ্ট্রমন্ত্রী এ এইচ মাহমুদ আলী, মুখ্যসচিব আবুল কালাম আজাদ এবং পররাষ্ট্র সচিব মো. শহীদুল হক প্রমুখ।

বাংলাদেশের অভিজ্ঞতা কাজে লাগাবে কমনওয়েলথ : প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার সঙ্গে কমনওয়েলথের মহাসচিব প্যাট্রিসিয়া স্কটল্যান্ডের বৈঠক শেষে সংবাদ সম্মেলনে পররাষ্ট্র সচিব মো. শহীদুল হক জানান, প্যাট্রিসিয়া স্কটল্যান্ড জানিয়েছেন সংস্থাটি এমন একগুচ্ছ নতুন কর্মসূচি হাতে নিতে যাচ্ছে, যে কর্মসূচিগুলোয় বাংলাদেশের অভিজ্ঞতা কাজে লাগানো হবে। কমনওয়েলথের এবারের কর্মসূচি তৈরির সময় দুটি বিষয় প্রাধান্য পাবে। একদিকে সহস্রাব্দের উন্নয়ন লক্ষ্যমাত্রা অর্জন, জলবায়ু পরিবর্তন মোকাবিলা এবং চরমপন্থা নিরসনের বিষয়কে প্রাধান্য দেওয়া হবে। পাশাপাশি প্রাধান্য পাবে মানবাধিকার সুরক্ষার বিষয়টিও। প্যাট্রিসিয়া এসব চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় শেখ হাসিনার সমর্থন চান।

কমনওয়েলথ মহাসচিব শেখ হাসিনার উদ্দেশে বলেন, নারীর ক্ষমতায়নে আমরা একগুচ্ছ নতুন কর্মসূচি গ্রহণ করতে যাচ্ছি এবং সেই কর্মসূচিতে আপনার সমর্থন প্রত্যাশা করছি।

আইসিটি ফর ডেভেলপমেন্ট অ্যাওয়ার্ড পেলেন জয় : প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার ছেলে এবং তার তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তিবিষয়ক উপদেষ্টা সজীব ওয়াজেদ জয় ‘আইসিটি ফর ডেভেলপমেন্ট অ্যাওয়ার্ড’ গ্রহণ করেছেন। ডিজিটাল বিশ্বের পথে বাংলাদেশকে এগিয়ে নেওয়ার জন্য তাকে এই পুরস্কার দেওয়া হয়েছে। সোমবার নিউইয়র্কের স্থানীয় সময় সন্ধ্যায় জাতিসংঘ সদর দফতরের কাছে ইউএন প্লাজা হোটেল মিলনায়তনে এক অনুষ্ঠানে জয়ের হাতে এই পুরস্কার তুলে দেন হলিউডের অভিনেতা রবার্ট ডেভি। অনুষ্ঠানে সম্মানিত অতিথির বক্তৃতায় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বলেন, জয়ের কাছ থেকেই আমি কম্পিউটার চালানো শিখেছি। এ জন্য সে আমার শিক্ষক। শুধু তাই নয়, তথ্যপ্রযুক্তির সামগ্রিক উন্নয়নের মধ্য দিয়ে বাংলাদেশের দরিদ্র মেহনতি মানুষ থেকে সর্বস্তরের মানুষের মধ্যে স্বয়ম্ভরতা অর্জনের যে জাগরণ সৃষ্টি হয়েছে, তার মন্ত্র এসেছে জয়ের কাছ থেকে। এমন সন্তানের মা হতে পেরে আমি গৌরবান্বিত বোধ করছি। পুরস্কার নেওয়ার পর আবেগাপ্লুত জয় বলেন, এই পুরস্কার লাভ করায় আমি খুবই সম্মানিত বোধ করছি। আমার এই পুরস্কার ডিজিটাল বাংলাদেশ বিনির্মাণের সম্ভাবনাময় শক্তি দেশের সব তরুণদের উদ্দেশ্যে উৎসর্গ করলাম। জাতিসংঘের টেকসই উন্নয়ন লক্ষ্য (এসডিজি) গৃহীত হওয়ার প্রথম বর্ষপূর্তি উপলক্ষে ওয়ার্ল্ড অর্গানাইজেশন অব গভর্নেন্স অ্যান্ড কম্পিটিটিভনেস, প্ল্যান ট্রিফিনিও, গ্লোবাল ফ্যাশন ফর ডেভেলপমেন্ট এবং যুক্তরাষ্ট্রের কানেটিকাট স্টেটের নিউ হেভেন বিশ্ববিদ্যালয়ের স্কুল অব বিজনেস যৌথভাবে এ পুরস্কার প্রবর্তন করেছে।

তথ্যপ্রযুক্তি বিশেষজ্ঞ হিসেবে সজীব ওয়াজেদ জয়কে ২০০৭ সালে ইয়াং গ্লোবাল লিডার নির্বাচন করেছিল ওয়ার্ল্ড ইকোনমিক ফোরাম। প্রথম বাংলাদেশি হিসেবে ওই সম্মান পান তিনি। ২০০৮ সালের নির্বাচনে আওয়ামী লীগ যেসব প্রতিশ্রুতি দিয়েছিল তার মধ্যে অন্যতম ছিল ডিজিটাল বাংলাদেশ গড়া। সরকারের এই উদ্যোগে অগ্রণী ভূমিকা রাখেন জয়। ভারতের ব্যাঙ্গালোর বিশ্ববিদ্যালয় থেকে কম্পিউটার সায়েন্সে স্নাতক করার পর যুক্তরাষ্ট্রের ইউনিভার্সিটি অব টেক্সাস অ্যাট আর্লিংটনেও কম্পিউটার প্রকৌশল পড়েন জয়। হার্ভার্ড বিশ্ববিদ্যালয়ের কেনেডি স্কুল অব গভর্নমেন্ট থেকে লোকপ্রশাসনে স্নাতকোত্তর করেন তিনি। 

জয়ের মা শেখ হাসিনা অনুষ্ঠানে বলেন, একাত্তরে বাংলাদেশের স্বাধীনতা যুদ্ধের সময় পাক হানাদার বাহিনী আমাকে গৃহবন্দী করে রেখেছিল। তেমনি সময়ে জয়ের জন্ম। সে সময় আত্মীয়-স্বজন কাউকে পাশে পাইনি। আর জয় যখন হার্ভার্ডে, তখনো বাংলাদেশে জরুরি অবস্থার সময় তত্ত্বাবধায়ক সরকারের হাতে নিজের বন্দী থাকার কথা তুলে ধরেন আওয়ামী লীগের সভাপতি শেখ হাসিনা। এ পুরস্কারের প্রবর্তকদের ধন্যবাদ জানিয়ে তিনি বলেন, তথ্যপ্রযুক্তির মাধ্যমে পিছিয়ে থাকা জনগোষ্ঠীকে এগিয়ে নিতে সজীব ওয়াজেদ জয়ের ভূমিকার স্বীকৃতি প্রকারান্তরে বাংলাদেশের মানুষের অদম্য কর্মস্পৃহার প্রতিই সম্মান বলে মনে করছি।

পুরস্কার নেওয়ার পর আবেগাপ্লুত জয় বলেন, আমার মা তার কষ্টের কাহিনী বললেন, আমার জন্মের সময়ের অসহনীয় দুর্দশার দিনগুলো তিনি ভোলেননি। প্রধানমন্ত্রীর এই উপদেষ্টা বলেন, এ পুরস্কারের কৃতিত্ব একই সঙ্গে বাংলাদেশ সরকারের সর্বস্তরের কর্মকর্তা-কর্মচারীদেরও। তারা সবাই একযোগে কাজ করছেন ডিজিটাল বাংলাদেশ বাস্তবায়নে। স্থানীয় সরকার, পল্লী উন্নয়ন ও সমবায় মন্ত্রী খন্দকার মোশাররফ হোসেন, পররাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রী শাহরিয়ার আলম, সাবেক পররাষ্ট্রমন্ত্রী দীপু মনি, ওয়াশিংটনে বাংলাদেশের রাষ্ট্রদূত মোহাম্মদ জিয়াউদ্দিন, জাতিসংঘে বাংলাদেশের স্থায়ী প্রতিনিধি মাসুদ বিন মোমেন উপস্থিত ছিলেন এ অনুষ্ঠানে।

এই বিভাগের আরও খবর
স্বাস্থ্য পরীক্ষার জন্য হাসপাতালে খালেদা জিয়া
স্বাস্থ্য পরীক্ষার জন্য হাসপাতালে খালেদা জিয়া
মানবাধিকার লঙ্ঘন যেন আর না ঘটে
মানবাধিকার লঙ্ঘন যেন আর না ঘটে
নর্ডিক রাষ্ট্রদূতদের সঙ্গে এনসিপির বৈঠক
নর্ডিক রাষ্ট্রদূতদের সঙ্গে এনসিপির বৈঠক
পাসপোর্ট সূচকে ছয় ধাপ পেছাল দেশ
পাসপোর্ট সূচকে ছয় ধাপ পেছাল দেশ
কেমিক্যাল আলমের অবৈধ সাম্রাজ্য
কেমিক্যাল আলমের অবৈধ সাম্রাজ্য
আলোচনায় হামাসের অস্ত্র ত্যাগ ট্রাম্পের হুঁশিয়ারি
আলোচনায় হামাসের অস্ত্র ত্যাগ ট্রাম্পের হুঁশিয়ারি
আজ রাকসুতে ভোটযুদ্ধ
আজ রাকসুতে ভোটযুদ্ধ
নানা অনিয়ম চাকসু ভোটেও
নানা অনিয়ম চাকসু ভোটেও
গুলি সরবরাহ করা হয় হিসাব ছাড়া
গুলি সরবরাহ করা হয় হিসাব ছাড়া
অযাচিত বিতর্ক সৃষ্টির চেষ্টা কেন?
অযাচিত বিতর্ক সৃষ্টির চেষ্টা কেন?
কালো ঘোড়ার অনুপ্রবেশ হতে পারে
কালো ঘোড়ার অনুপ্রবেশ হতে পারে
কঠিন শর্তে ঋণ নেবে না বাংলাদেশ
কঠিন শর্তে ঋণ নেবে না বাংলাদেশ
সর্বশেষ খবর
দীপাবলিতে শব্দবাজি নয়, আলোর উৎসব হোক: মিমি
দীপাবলিতে শব্দবাজি নয়, আলোর উৎসব হোক: মিমি

২৩ সেকেন্ড আগে | শোবিজ

লক্ষ্মীপুরে টেকসই বেড়িবাঁধ নির্মাণের দাবিতে মানববন্ধন
লক্ষ্মীপুরে টেকসই বেড়িবাঁধ নির্মাণের দাবিতে মানববন্ধন

১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রাম ইপিজেডে ভয়াবহ আগুন, নিয়ন্ত্রণে ১৪ ইউনিট
চট্টগ্রাম ইপিজেডে ভয়াবহ আগুন, নিয়ন্ত্রণে ১৪ ইউনিট

১ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এবি পার্টির শতাধিক প্রার্থীর নাম ঘোষণা
এবি পার্টির শতাধিক প্রার্থীর নাম ঘোষণা

২ মিনিট আগে | রাজনীতি

আমতলীতে বাসচাপায় বৃদ্ধা নিহত
আমতলীতে বাসচাপায় বৃদ্ধা নিহত

২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বান্দরবানে এইচএসসিতে শতভাগ পাশে শীর্ষে যে স্কুল
বান্দরবানে এইচএসসিতে শতভাগ পাশে শীর্ষে যে স্কুল

৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

রাজনীতিতে হস্তক্ষেপের অভিযোগে আর্মেনিয়ায় ৬ ধর্মগুরু গ্রেপ্তার
রাজনীতিতে হস্তক্ষেপের অভিযোগে আর্মেনিয়ায় ৬ ধর্মগুরু গ্রেপ্তার

৭ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আইসিসিবিতে ৩ দিনের ফার্নিচার-প্রযুক্তি মেলা শুরু
আইসিসিবিতে ৩ দিনের ফার্নিচার-প্রযুক্তি মেলা শুরু

৭ মিনিট আগে | অর্থনীতি

ইংরেজিতে খারাপ করায় যশোরে ফলাফল বিপর্যয়
ইংরেজিতে খারাপ করায় যশোরে ফলাফল বিপর্যয়

১৬ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

চীন-তুরস্ক-ফ্রান্স থেকে ১৩২ যুদ্ধবিমান কিনছে ইন্দোনেশিয়া
চীন-তুরস্ক-ফ্রান্স থেকে ১৩২ যুদ্ধবিমান কিনছে ইন্দোনেশিয়া

১৬ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যতটা সম্ভব সব মৃতদেহ ফেরত দেওয়া হয়েছে: হামাস
যতটা সম্ভব সব মৃতদেহ ফেরত দেওয়া হয়েছে: হামাস

২২ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ওয়ানডে দলে ফিরলেন সৌম্য, বাদ নাঈম-নাহিদ
ওয়ানডে দলে ফিরলেন সৌম্য, বাদ নাঈম-নাহিদ

২৩ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

শৃঙ্খলাভঙ্গের অভিযোগে খুলনা বিশ্ববিদ্যালয়ের ১২ শিক্ষার্থী বহিষ্কার
শৃঙ্খলাভঙ্গের অভিযোগে খুলনা বিশ্ববিদ্যালয়ের ১২ শিক্ষার্থী বহিষ্কার

২৪ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

পাকিস্তানের ট্যাঙ্ক ‌‘জব্দ’ করে রেস করছে তালেবান!
পাকিস্তানের ট্যাঙ্ক ‌‘জব্দ’ করে রেস করছে তালেবান!

২৬ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১৩৬ দিন অন্ধকারে থাকবে কানাডার যে এলাকা
১৩৬ দিন অন্ধকারে থাকবে কানাডার যে এলাকা

৩১ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আইসিসিবিতে টেকসই পানি ব্যবস্থাপনা মেলা শুরু
আইসিসিবিতে টেকসই পানি ব্যবস্থাপনা মেলা শুরু

৩৩ মিনিট আগে | অর্থনীতি

মগড়া নদীতে গোসলে নেমে কৃষক নিখোঁজ
মগড়া নদীতে গোসলে নেমে কৃষক নিখোঁজ

৩৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বগুড়ায় ডিবির ওসিসহ ৩ কর্মকর্তা ক্লোজড
বগুড়ায় ডিবির ওসিসহ ৩ কর্মকর্তা ক্লোজড

৪৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

যুক্তরাষ্ট্রের টমাহক ক্ষেপণাস্ত্র ইউক্রেনের জন্য যথেষ্ট নয়, হুঁশিয়ারি রাশিয়ার
যুক্তরাষ্ট্রের টমাহক ক্ষেপণাস্ত্র ইউক্রেনের জন্য যথেষ্ট নয়, হুঁশিয়ারি রাশিয়ার

৪৬ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দলগুলো জুলাই সনদে সই না করলে দেশের আকাশ কালো মেঘে ছেয়ে যাবে: রিজভী
দলগুলো জুলাই সনদে সই না করলে দেশের আকাশ কালো মেঘে ছেয়ে যাবে: রিজভী

৪৬ মিনিট আগে | রাজনীতি

বসুন্ধরা স্পোর্টস সিটিতে ফিরছে ফ্রস্ট ব্লাস্ট টি-টোয়েন্টি
বসুন্ধরা স্পোর্টস সিটিতে ফিরছে ফ্রস্ট ব্লাস্ট টি-টোয়েন্টি

৪৮ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

গাইবান্ধায় অপহৃত স্কুলছাত্রী উদ্ধার, অভিযুক্ত শিক্ষক গ্রেফতার
গাইবান্ধায় অপহৃত স্কুলছাত্রী উদ্ধার, অভিযুক্ত শিক্ষক গ্রেফতার

৫০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

অস্ট্রেলিয়ার বিপক্ষে টস জিতে ব্যাটিংয়ে বাংলাদেশ
অস্ট্রেলিয়ার বিপক্ষে টস জিতে ব্যাটিংয়ে বাংলাদেশ

৫২ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

সুনামগঞ্জে রাষ্ট্র মেরামতের ৩১ দফার সমর্থনে মহিলা দলের প্রচার মিছিল
সুনামগঞ্জে রাষ্ট্র মেরামতের ৩১ দফার সমর্থনে মহিলা দলের প্রচার মিছিল

৫২ মিনিট আগে | চায়ের দেশ

সমুদ্রপথে ইতালি যাওয়ার পথে নিখোঁজ হবিগঞ্জের ৩৫ যুবক
সমুদ্রপথে ইতালি যাওয়ার পথে নিখোঁজ হবিগঞ্জের ৩৫ যুবক

৫৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

পেনাল্টি-ব্যর্থতা ভুলে এবার বিশ্বকাপ ট্রফি চান কেইন
পেনাল্টি-ব্যর্থতা ভুলে এবার বিশ্বকাপ ট্রফি চান কেইন

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বহিঃশত্রুর আক্রমণ মোকাবেলায় শক্তিশালী ভূমিকা রাখেছে আনসার বাহিনী: মহাপরিচালক
বহিঃশত্রুর আক্রমণ মোকাবেলায় শক্তিশালী ভূমিকা রাখেছে আনসার বাহিনী: মহাপরিচালক

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শেখ হাসিনা-কামালের ১৪০০ বার মৃত্যুদণ্ড হওয়া উচিত: চিফ প্রসিকিউটর
শেখ হাসিনা-কামালের ১৪০০ বার মৃত্যুদণ্ড হওয়া উচিত: চিফ প্রসিকিউটর

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যশোর বোর্ডে ২০ কলেজে শতভাগ ফেল
যশোর বোর্ডে ২০ কলেজে শতভাগ ফেল

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জীবনের ‘শেষ দীপাবলি’তে ক্যান্সার আক্রান্ত তরুণের বার্তায় নেটিজেনদের চোখে জল
জীবনের ‘শেষ দীপাবলি’তে ক্যান্সার আক্রান্ত তরুণের বার্তায় নেটিজেনদের চোখে জল

১ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

সর্বাধিক পঠিত
১ ও ২ টাকার কয়েন নিয়ে নতুন যে নির্দেশনা দিলো বাংলাদেশ ব্যাংক
১ ও ২ টাকার কয়েন নিয়ে নতুন যে নির্দেশনা দিলো বাংলাদেশ ব্যাংক

১৪ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

এইচএসসি পরীক্ষার ফল প্রকাশ, পাসের হার ৫৮.৮৩
এইচএসসি পরীক্ষার ফল প্রকাশ, পাসের হার ৫৮.৮৩

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চাকসুর নতুন ভিপি-জিএস শিবিরের, এজিএস ছাত্রদলের
চাকসুর নতুন ভিপি-জিএস শিবিরের, এজিএস ছাত্রদলের

৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ভারতের ত্রিপুরায় তিন বাংলাদেশিকে নির্মমভাবে হত্যা
ভারতের ত্রিপুরায় তিন বাংলাদেশিকে নির্মমভাবে হত্যা

১০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

১৪ বিলিয়ন ডলারের বিটকয়েন জব্দ করলো যুক্তরাষ্ট্র
১৪ বিলিয়ন ডলারের বিটকয়েন জব্দ করলো যুক্তরাষ্ট্র

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এইচএসসি ও সমমান পরীক্ষায় কোন বোর্ডে পাসের হার কত?
এইচএসসি ও সমমান পরীক্ষায় কোন বোর্ডে পাসের হার কত?

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জুলাই সনদে স্বাক্ষর করব, তবে ‘নোট অব ডিসেন্ট’ উল্লেখ থাকতে হবে
জুলাই সনদে স্বাক্ষর করব, তবে ‘নোট অব ডিসেন্ট’ উল্লেখ থাকতে হবে

১৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে নিয়োগ পেলেন ১১১ প্রধান শিক্ষক
সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে নিয়োগ পেলেন ১১১ প্রধান শিক্ষক

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘কিছুদিনের মধ্যে জাতীয় বেতন স্কেল’
‘কিছুদিনের মধ্যে জাতীয় বেতন স্কেল’

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এইচএসসি পরীক্ষার ফল কাল : যেভাবে রেজাল্ট জানবেন
এইচএসসি পরীক্ষার ফল কাল : যেভাবে রেজাল্ট জানবেন

২০ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

হামাস শর্ত না মানলে গাজায় ফের অভিযান চালাবে ইসরায়েল : ট্রাম্প
হামাস শর্ত না মানলে গাজায় ফের অভিযান চালাবে ইসরায়েল : ট্রাম্প

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

২০২ শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের একজনও পাস করেনি
২০২ শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের একজনও পাস করেনি

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাতকড়া পরানোয় ওসিকে ধমক শীর্ষ সন্ত্রাসী সুব্রত বাইনের
হাতকড়া পরানোয় ওসিকে ধমক শীর্ষ সন্ত্রাসী সুব্রত বাইনের

২৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

রাশিয়া থেকে তেল কেনা বন্ধে রাজি হয়েছেন মোদি : ট্রাম্প
রাশিয়া থেকে তেল কেনা বন্ধে রাজি হয়েছেন মোদি : ট্রাম্প

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অপেক্ষা ফুরাচ্ছে ১২ লাখ শিক্ষার্থীর, এইচএসসির ফল প্রকাশ আজ
অপেক্ষা ফুরাচ্ছে ১২ লাখ শিক্ষার্থীর, এইচএসসির ফল প্রকাশ আজ

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিশ্ববাজারে স্বর্ণের দামে নতুন রেকর্ড
বিশ্ববাজারে স্বর্ণের দামে নতুন রেকর্ড

২১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

সিআইএকে অভিযানের অনুমতি দিলেন ট্রাম্প, ভেনেজুয়েলায় সরাসরি মার্কিন হামলা?
সিআইএকে অভিযানের অনুমতি দিলেন ট্রাম্প, ভেনেজুয়েলায় সরাসরি মার্কিন হামলা?

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সবুজের নতুন অধ্যায় ‘বসুন্ধরা কমিউনিটি পার্ক’
সবুজের নতুন অধ্যায় ‘বসুন্ধরা কমিউনিটি পার্ক’

২০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সোহরাওয়ার্দী হলে পুনরায় ভোট গণনার দাবি ছাত্রদলের
সোহরাওয়ার্দী হলে পুনরায় ভোট গণনার দাবি ছাত্রদলের

১৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

পশ্চিম তীরে ভয়ংকর হয়ে উঠছে বসতি স্থাপনকারীরা, লাগাতার হামলা
পশ্চিম তীরে ভয়ংকর হয়ে উঠছে বসতি স্থাপনকারীরা, লাগাতার হামলা

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেড় লাখ টাকা নিয়ে ধরিয়ে দেওয়া হলো ভিম সাবান
দেড় লাখ টাকা নিয়ে ধরিয়ে দেওয়া হলো ভিম সাবান

১৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রক্সি হয়ে পাকিস্তানের সাথে সংঘাতে জড়িয়েছে কাবুল : খাজা আসিফ
প্রক্সি হয়ে পাকিস্তানের সাথে সংঘাতে জড়িয়েছে কাবুল : খাজা আসিফ

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৪ জেলায় নতুন ডিসি
৪ জেলায় নতুন ডিসি

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পাসের হার ও জিপিএ-৫ প্রাপ্তিতে এগিয়ে ছাত্রীরা
পাসের হার ও জিপিএ-৫ প্রাপ্তিতে এগিয়ে ছাত্রীরা

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চিকিৎসকদের পরামর্শে হাসপাতালে ভর্তি খালেদা জিয়া
চিকিৎসকদের পরামর্শে হাসপাতালে ভর্তি খালেদা জিয়া

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রধান উপদেষ্টার জরুরি বৈঠকে অংশ নেবে বিএনপি
প্রধান উপদেষ্টার জরুরি বৈঠকে অংশ নেবে বিএনপি

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

তিনটি শর্ত না মানলে জুলাই সনদে সই করবে না এনসিপি
তিনটি শর্ত না মানলে জুলাই সনদে সই করবে না এনসিপি

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

‘এবার এইচএসসির ফলের বাস্তব চিত্র সামনে এসেছে’
‘এবার এইচএসসির ফলের বাস্তব চিত্র সামনে এসেছে’

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতে চিকিৎসা নিতে এসে কেনিয়ার সাবেক প্রধানমন্ত্রীর মৃত্যু
ভারতে চিকিৎসা নিতে এসে কেনিয়ার সাবেক প্রধানমন্ত্রীর মৃত্যু

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কলম্বিয়াকে হারিয়ে যুব বিশ্বকাপের ফাইনালে আর্জেন্টিনা
কলম্বিয়াকে হারিয়ে যুব বিশ্বকাপের ফাইনালে আর্জেন্টিনা

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

প্রিন্ট সর্বাধিক
জটিলতা কাটল না জুলাই সনদে
জটিলতা কাটল না জুলাই সনদে

প্রথম পৃষ্ঠা

কেনাকাটায় ভয়াবহ দুর্নীতি
কেনাকাটায় ভয়াবহ দুর্নীতি

নগর জীবন

ফার্নিচার মেলায় ছাড়ের ছড়াছড়ি
ফার্নিচার মেলায় ছাড়ের ছড়াছড়ি

পেছনের পৃষ্ঠা

অ্যাপে নয়, খ্যাপে চলে
অ্যাপে নয়, খ্যাপে চলে

রকমারি নগর পরিক্রমা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

বিএনপির ২৪, একক প্রার্থী নিয়ে প্রচারে জামায়াত এনসিপি
বিএনপির ২৪, একক প্রার্থী নিয়ে প্রচারে জামায়াত এনসিপি

নগর জীবন

যমুনা অভিমুখে লংমার্চ ঘোষণা
যমুনা অভিমুখে লংমার্চ ঘোষণা

পেছনের পৃষ্ঠা

পিআর আমি নিজেই বুঝি না জনগণ কী বুঝবে
পিআর আমি নিজেই বুঝি না জনগণ কী বুঝবে

পেছনের পৃষ্ঠা

সৈয়দ মনজুরুল ইসলাম স্যারের হৃদয়ে দুঃখ ছিল
সৈয়দ মনজুরুল ইসলাম স্যারের হৃদয়ে দুঃখ ছিল

সম্পাদকীয়

বাংলাদেশি তরুণীকে নিয়ে যাচ্ছিল ভারতীয়
বাংলাদেশি তরুণীকে নিয়ে যাচ্ছিল ভারতীয়

পেছনের পৃষ্ঠা

আকর্ষণীয় চাকরির প্রলোভন ঠিকানা চীনের যৌনপল্লি
আকর্ষণীয় চাকরির প্রলোভন ঠিকানা চীনের যৌনপল্লি

পেছনের পৃষ্ঠা

নির্বাচনমুখী পরিবেশ সৃষ্টির চেষ্টায় পুলিশ
নির্বাচনমুখী পরিবেশ সৃষ্টির চেষ্টায় পুলিশ

পেছনের পৃষ্ঠা

প্রবাসীদের পদচারণে ভোটের মাঠ সরগরম
প্রবাসীদের পদচারণে ভোটের মাঠ সরগরম

নগর জীবন

জাল নোট নিয়ে বাংলাদেশ ব্যাংকের সতর্কবার্তা
জাল নোট নিয়ে বাংলাদেশ ব্যাংকের সতর্কবার্তা

পেছনের পৃষ্ঠা

বাংলাদেশ প্রতিদিনকে দিয়েছিলেন বিরল সাক্ষাৎকার
বাংলাদেশ প্রতিদিনকে দিয়েছিলেন বিরল সাক্ষাৎকার

পেছনের পৃষ্ঠা

গুলি সরবরাহ করা হয় হিসাব ছাড়া
গুলি সরবরাহ করা হয় হিসাব ছাড়া

প্রথম পৃষ্ঠা

জাহিদ মালেক জমি কেলেঙ্কারি
জাহিদ মালেক জমি কেলেঙ্কারি

প্রথম পৃষ্ঠা

টাকাপয়সার ছড়াছড়ি শুরু হয়েছে
টাকাপয়সার ছড়াছড়ি শুরু হয়েছে

নগর জীবন

আজ রাকসুতে ভোটযুদ্ধ
আজ রাকসুতে ভোটযুদ্ধ

প্রথম পৃষ্ঠা

চট্টগ্রামে অপহৃত শিশু উদ্ধার গ্রেপ্তার ১
চট্টগ্রামে অপহৃত শিশু উদ্ধার গ্রেপ্তার ১

নগর জীবন

বড় পতন শেয়ারবাজারে
বড় পতন শেয়ারবাজারে

পেছনের পৃষ্ঠা

কালো ঘোড়ার অনুপ্রবেশ হতে পারে
কালো ঘোড়ার অনুপ্রবেশ হতে পারে

প্রথম পৃষ্ঠা

সেনাবাহিনী প্রধান কুচকাওয়াজ সম্পন্ন
সেনাবাহিনী প্রধান কুচকাওয়াজ সম্পন্ন

প্রথম পৃষ্ঠা

নানা অনিয়ম চাকসু ভোটেও
নানা অনিয়ম চাকসু ভোটেও

প্রথম পৃষ্ঠা

অযাচিত বিতর্ক সৃষ্টির চেষ্টা কেন?
অযাচিত বিতর্ক সৃষ্টির চেষ্টা কেন?

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপি নেতা নজরুল ইসলাম খান হাসপাতালে ভর্তি
বিএনপি নেতা নজরুল ইসলাম খান হাসপাতালে ভর্তি

নগর জীবন

সরকারকে ব্ল্যাকমেলের চেষ্টায় গণতন্ত্রবিরোধীরা
সরকারকে ব্ল্যাকমেলের চেষ্টায় গণতন্ত্রবিরোধীরা

নগর জীবন

তদন্তে আটকা নতুন দলের নিবন্ধন
তদন্তে আটকা নতুন দলের নিবন্ধন

প্রথম পৃষ্ঠা

মাহী বি. চৌধুরীর বিরুদ্ধে দুদকের মামলার সিদ্ধান্ত
মাহী বি. চৌধুরীর বিরুদ্ধে দুদকের মামলার সিদ্ধান্ত

নগর জীবন

জার্মান রাষ্ট্রদূতের সঙ্গে জাতীয় পার্টির নেতাদের সাক্ষাৎ
জার্মান রাষ্ট্রদূতের সঙ্গে জাতীয় পার্টির নেতাদের সাক্ষাৎ

নগর জীবন