শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বুধবার, ২১ সেপ্টেম্বর, ২০১৬

অভিবাসী ও শরণার্থীদের অধিকার সুনিশ্চিত করতে হবে : প্রধানমন্ত্রী

আইসিটি ফর ডেভেলপমেন্ট অ্যাওয়ার্ড গ্রহণ করলেন জয়
শাবান মাহমুদ, নিউইয়র্ক থেকে
প্রিন্ট ভার্সন
অভিবাসী ও শরণার্থীদের অধিকার সুনিশ্চিত করতে হবে : প্রধানমন্ত্রী

অভিবাসী এবং শরণার্থীদের অধিকার সংরক্ষণের ওপর জোর দিয়ে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বলেছেন, সমন্বিতভাবে এই সংকটের মোকাবিলায় বিশ্বকে একটি সাধারণ চুক্তিতে উপনীত হতে হবে। সব দেশকেই দায়িত্বশীলতার সঙ্গে ঐকমত্যে পৌঁছাতে হবে। যে কোনো পরিস্থিতিতেই অভিবাসীদের অধিকার সুনিশ্চিত করতে হবে। বিশ্বব্যাপী আমাদের বিভিন্ন জনগোষ্ঠীর মধ্যে সম্প্রীতি, অভিবাসী ও শরণার্থীদের অধিকার সংরক্ষণ সমানভাবে গুরুত্বপূর্ণ। সোমবার জাতিসংঘের সদর দফতরে উদ্বাস্তু ও অভিবাসনের ওপর সাধারণ পরিষদের উচ্চ পর্যায়ের প্ল্যানারি বৈঠকে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা এ কথা বলেন। এ বৈঠকে অভিবাসন ব্যবস্থাপনার দীর্ঘদিনের ঘাটতি পূরণে বাংলাদেশ গ্লোবাল কমপ্যাক্ট অন মাইগ্রেশন প্রস্তাব দিয়েছে। এর আগে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার সঙ্গে জাতিসংঘ সদর দফতরে বৈঠক করেন মিয়ানমারের ‘স্টেট কাউন্সিলর’ ও পররাষ্ট্রমন্ত্রী অং সান সু চি। এ ছাড়াও কমনওয়েলথের মহাসচিব প্যাট্রিসিয়া জ্যানেট প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার সঙ্গে সাক্ষাৎ করেন। বৈঠকে প্রধানমন্ত্রী আরও বলেন, সার্বিকভাবে অভিবাসন বিষয় সুরাহার জন্য প্রথমে পারস্পরিক আস্থা, শ্রদ্ধাবোধ, যৌথ দায়িত্ব ও অংশগ্রহণ জরুরি। এই বৈশ্বিক নীতিমালা অনুসরণে অবশ্যই আমাদের অভিন্ন চুক্তিবদ্ধ হতে হবে। দ্বিতীয়ত, আমাদের অঙ্গীকার করতে হবে, কাউকে পেছনে ফেলে যাব না। সব পরিস্থিতিতে অভিবাসন অধিকার নিশ্চিত করতে হবে। আমাদের বহুমুখী সমাজের মধ্যে সম্প্রীতি গড়ে তুলতে হবে। অভিবাসী ও উদ্বাস্তুদের অধিকার সুরক্ষা ও সমুন্নত করতে হবে এবং এ ক্ষেত্রে সমতা বিধান জরুরি। তৃতীয়ত, অভিবাসন ও চলাচলের জন্য প্রয়োজন এটিকে নতুন ইতিবাচক অধ্যায়ে নিয়ে যাওয়া। জাতিসংঘে উপস্থিত বিশ্বনেতাদের এই বৈঠকে এদিন অভিবাসী ও শরণার্থীদের বিষয়ে নিউইয়র্ক ঘোষণা গৃহীত হয়। শরণার্থী ও অভিবাসীদের বিষয়ে প্রথমবারের মতো সম্মেলন আহ্বান করায় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা জাতিসংঘের মহাসচিব বান কি মুনকে ধন্যবাদ জানান। তিনি বলেন, সামগ্রিকভাবে অভিবাসন সংকট মোকাবিলা করতে হলে দেশগুলোর মধ্যে পারস্পরিক আস্থা ও শ্রদ্ধাবোধ, যৌথ দায়িত্বশীলতা এবং সমন্বিত দৃষ্টিভঙ্গি জরুরি। বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী বলেন, মানুষের দেশান্তরী হওয়ার বিষয়টিকে সামাল দিতে একটি বাস্তবসম্মত, উচ্চাকাঙ্ক্ষী এবং শক্তিশালী কর্মপরিকল্পনা গ্রহণের এই ঐতিহাসিক সুযোগ বিশ্বকে অবশ?্য?ই কাজে লাগাতে হবে। আর তা হতে হবে বৃহত্তর উন্নয়নের কথা মাথায় রেখে। অভিবাসন সমস?্যা মোকাবিলায় পাঁচটি বিষয়ে গুরুত্ব আরোপ করে বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী বলেন, মানুষের মঙ্গলের জন?্য অভিবাসনকে একটি বাস্তবতা হিসেবে মেনে নিতে হবে এবং তা যেন মানুষকে মুক্তির পথ দেখাতে পারে, সে ব?্যবস্থা করে দিতে হবে। অভিবাসন ব?্যবস্থাপনার দীর্ঘদিনের ফাঁকগুলো পূরণ করতে এ বিষয়ে ইতিবাচক দৃষ্টিভঙ্গি নিয়ে একটি বৈশ্বিক চুক্তির প্রস্তাব করেন শেখ হাসিনা। তিনি বলেন, এই চুক্তি হতে হবে টেকসই উন্নয়নের ২০৩০ সালের লক্ষ্যমাত্রার সঙ্গে সঙ্গতিপূর্ণ। তা হতে হবে উচ্চাকাঙ্ক্ষী এবং বাস্তবায়নযোগ?্য, সেই সঙ্গে ভারসাম?্যপূর্ণ এবং নমনীয়। শরণার্থীদের আত্তীকরণের ক্ষেত্রে সহনশীলতা ও বোঝাপড়া বাড়াতে সচেতনতা তৈরির ওপর জোর দেন প্রধানমন্ত্রী। পাশাপাশি জলবায়ু পরিবর্তনের কারণে বাস্তুহারা মানুষের বিষয়টিকেও অভিবাসনবিষয়ক চুক্তিতে আমলে নেওয়ার আহ্বান জানান।

যুক্তরাষ্ট্রে বাংলাদেশি তৈরি পোশাকে শুল্কমুক্ত সুবিধা চাইলেন প্রধানমন্ত্রী : সোমবার হোটেল ওয়ালডর্ফে বিজনেস কাউন্সিল অব ইন্টারন্যাশনাল আন্ডারস্ট্যান্ডিং (বিসিআইইউ) আয়োজিত মধ্যাহ্নভোজের আগে এক অনুষ্ঠানে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বলেন, বাংলাদেশের তৈরি পোশাককে যুক্তরাষ্ট্রের বাজারে শুল্কমুক্ত প্রবেশের সুবিধা দেওয়া হলে তা তৈরি পোশাকশিল্পের বিকাশ, মেয়েদের কর্মসংস্থান ও ক্ষমতায়ন এবং একটি আধুনিক সমাজ গঠনে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখবে। তিনি বলেন, যুক্তরাষ্ট্র যদি বাংলাদেশের তৈরি পোশাকে শুল্কমুক্ত সুবিধা দেয় তাহলে অস্ট্রেলিয়া, কানাডা, নিউজিল্যান্ড, চীন, জাপান, ভারত ও ইউরোপীয় ইউনিয়নের মতো ন্যায্য হবে। একই সঙ্গে যুক্তরাষ্ট্র ও বাংলাদেশের বন্ধুত্বপূর্ণ সম্পর্ক আরও শক্তিশালী করতে মার্কিন ব্যবসায়ী ও বিনিয়োগকারীদের প্রতিও আহ্বান জানিয়েছেন তিনি। প্রধানমন্ত্রী বলেন, ২০০৯ সালে তিনি ক্ষমতায় আসার পর বাংলাদেশ ও যুক্তরাষ্ট্রের সম্পর্ক নতুন উচ্চতায় পৌঁছেছে। তিনি বলেন, বর্তমানে দুটি দেশের সম্পর্ক সবচেয়ে ভালো অবস্থায় আছে। সম্প্রতি মার্কিন পররাষ্ট্রমন্ত্রী জন কেরির বাংলাদেশ সফরে তা প্রমাণিত হয়েছে। সময়ের পরিক্রমায় আমাদের কৌশলগত অংশীদারিত্ব আরও ব্যাপক ও গভীর হচ্ছে। ক্রমবর্ধমান এ সম্পর্ক দুই দেশের বাণিজ্যিক সম্পর্কের প্রতিফলন।

শেখ হাসিনা জানান, যুক্তরাষ্ট্রের বিনিয়োগকারীরাই বাংলাদেশের বৃহত্তম বিনিয়োগকারী। গত বছর বাংলাদেশে বিদেশি বিনিয়োগের (এফডিআই) ২৫ শতাংশ ছিল যুক্তরাষ্ট্রের। বাণিজ্যের ক্ষেত্রে একক দেশ হিসেবে বাংলাদেশি পণ্যের সবচেয়ে বড় বাজার যুক্তরাষ্ট্র জানিয়ে শেখ হাসিনা বলেন, দুই দেশের দ্বিপক্ষীয় বাণিজ্য গত বছর ৭ বিলিয়ন ডলারে পৌঁছেছে। এ বাণিজ্যের পরিমাণ আরও বেশি হতে পারত যদি বাংলাদেশে তৈরি পোশাকের ক্ষেত্রে উচ্চমাত্রার শুল্ক ও নীতিমালা শিথিল করা হয়।

অনুষ্ঠানে প্রধানমন্ত্রীর তথ্যপ্রযুক্তিবিষয়ক উপদেষ্টা সজীব ওয়াজেদ জয়, পররাষ্ট্রমন্ত্রী এ এইচ মাহমুদ আলী, প্রতিমন্ত্রী শাহরিয়ার আলম, যুক্তরাষ্ট্রে বাংলাদেশের রাষ্ট্রদূত মোহাম্মদ জিয়াউদ্দিন, প্রধানমন্ত্রীর মুখ্যসচিব মো. আবুল কালাম আজাদ, এনবিআর চেয়ারম্যান মো. নজিবুর রহমান, পররাষ্ট্র সচিব মো. শহীদুল হক, জাতিসংঘে বাংলাদেশের স্থায়ী প্রতিনিধি মাসুদ বিন মোমেন, এফবিসিসিআই সভাপতি আবদুল মাতলুব আহমাদ ও প্রথম সহ-সভাপতি শফিউল ইসলাম মহিউদ্দিন উপস্থিত ছিলেন। এ ছাড়া যুক্তরাষ্ট্রের দক্ষিণ ও মধ্য এশিয়াবিষয়ক সহকারী পররাষ্ট্রমন্ত্রী নিশা দেশাই বিসওয়াল, টাওয়ার করপোরেশন, ওয়ালমার্ট, মেটলাইফ, বোয়িং, শেভরন করপোরেশন, জেনারেল ইলেকট্রিক, কোকাকোলাসহ বিভিন্ন কোম্পানির প্রতিনিধিরা উপস্থিত ছিলেন এই আয়োজনে।

দ্বিপক্ষীয় অমীমাংসিত বিষয় নিরসনে আলোচনায় একমত বাংলাদেশ-মিয়ানমার : আলোচনার মধ্য দিয়ে দ্বিপক্ষীয় অমীমাংসিত বিষয় নিরসনে একমত হয়েছে বাংলাদেশ ও মিয়ানমার। প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা এবং মিয়ানমারের স্টেট কাউন্সিলর অং সান সু চির মধ্যকার বৈঠকে দেশ দুটি এ বিষয়ে ঐকমত্যে পৌঁছেছে। ওই বৈঠকের পর প্রধানমন্ত্রীর প্রেস সচিব ইহসানুল করিম সাংবাদিকদের জানান, দুই নেতা প্রতিবেশী দেশ দুটির দ্বিপক্ষীয় বিষয়গুলো আলোচনার মধ্য দিয়ে নিরসনে একমত হয়েছেন। প্রেস সচিব আরও জানান, বৈঠক চলাকালে প্রধানমন্ত্রী রোহিঙ্গা ইস্যুতে কফি আনান কমিশনকে স্বাগত জানিয়েছেন। বৈঠকে শেখ হাসিনা জঙ্গিবাদের বিরুদ্ধে তার সরকারের ‘জিরো টলারেন্স’ নীতির কথা উল্লেখ করে বলেন, অন্য দেশে জঙ্গি তত্পরতা চালানোর জন্য বাংলাদেশের মাটিকে ব্যবহার করতে দেওয়া হবে না। শেখ হাসিনা আরও বলেন, জঙ্গিবাদ ও সহিংসতা মোকাবিলায় অন্যান্য প্রতিবেশী দেশের সঙ্গে সহযোগিতার ক্ষেত্রে বাংলাদেশ এক দৃষ্টান্ত তৈরি করেছে। প্রধানমন্ত্রী মিয়ানমারের নেতাকে বাংলাদেশ সফরের আমন্ত্রণ জানালে সু চি তা আনন্দের সঙ্গে গ্রহণ করেন। এ বৈঠকে বাংলাদেশের পক্ষে আরও উপস্থিত ছিলেন প্রধানমন্ত্রীর তথ্যপ্রযুক্তিবিষয়ক উপদেষ্টা সজীব ওয়াজেদ জয়, পররাষ্ট্রমন্ত্রী এ এইচ মাহমুদ আলী, মুখ্যসচিব আবুল কালাম আজাদ এবং পররাষ্ট্র সচিব মো. শহীদুল হক প্রমুখ।

বাংলাদেশের অভিজ্ঞতা কাজে লাগাবে কমনওয়েলথ : প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার সঙ্গে কমনওয়েলথের মহাসচিব প্যাট্রিসিয়া স্কটল্যান্ডের বৈঠক শেষে সংবাদ সম্মেলনে পররাষ্ট্র সচিব মো. শহীদুল হক জানান, প্যাট্রিসিয়া স্কটল্যান্ড জানিয়েছেন সংস্থাটি এমন একগুচ্ছ নতুন কর্মসূচি হাতে নিতে যাচ্ছে, যে কর্মসূচিগুলোয় বাংলাদেশের অভিজ্ঞতা কাজে লাগানো হবে। কমনওয়েলথের এবারের কর্মসূচি তৈরির সময় দুটি বিষয় প্রাধান্য পাবে। একদিকে সহস্রাব্দের উন্নয়ন লক্ষ্যমাত্রা অর্জন, জলবায়ু পরিবর্তন মোকাবিলা এবং চরমপন্থা নিরসনের বিষয়কে প্রাধান্য দেওয়া হবে। পাশাপাশি প্রাধান্য পাবে মানবাধিকার সুরক্ষার বিষয়টিও। প্যাট্রিসিয়া এসব চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় শেখ হাসিনার সমর্থন চান।

কমনওয়েলথ মহাসচিব শেখ হাসিনার উদ্দেশে বলেন, নারীর ক্ষমতায়নে আমরা একগুচ্ছ নতুন কর্মসূচি গ্রহণ করতে যাচ্ছি এবং সেই কর্মসূচিতে আপনার সমর্থন প্রত্যাশা করছি।

আইসিটি ফর ডেভেলপমেন্ট অ্যাওয়ার্ড পেলেন জয় : প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার ছেলে এবং তার তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তিবিষয়ক উপদেষ্টা সজীব ওয়াজেদ জয় ‘আইসিটি ফর ডেভেলপমেন্ট অ্যাওয়ার্ড’ গ্রহণ করেছেন। ডিজিটাল বিশ্বের পথে বাংলাদেশকে এগিয়ে নেওয়ার জন্য তাকে এই পুরস্কার দেওয়া হয়েছে। সোমবার নিউইয়র্কের স্থানীয় সময় সন্ধ্যায় জাতিসংঘ সদর দফতরের কাছে ইউএন প্লাজা হোটেল মিলনায়তনে এক অনুষ্ঠানে জয়ের হাতে এই পুরস্কার তুলে দেন হলিউডের অভিনেতা রবার্ট ডেভি। অনুষ্ঠানে সম্মানিত অতিথির বক্তৃতায় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বলেন, জয়ের কাছ থেকেই আমি কম্পিউটার চালানো শিখেছি। এ জন্য সে আমার শিক্ষক। শুধু তাই নয়, তথ্যপ্রযুক্তির সামগ্রিক উন্নয়নের মধ্য দিয়ে বাংলাদেশের দরিদ্র মেহনতি মানুষ থেকে সর্বস্তরের মানুষের মধ্যে স্বয়ম্ভরতা অর্জনের যে জাগরণ সৃষ্টি হয়েছে, তার মন্ত্র এসেছে জয়ের কাছ থেকে। এমন সন্তানের মা হতে পেরে আমি গৌরবান্বিত বোধ করছি। পুরস্কার নেওয়ার পর আবেগাপ্লুত জয় বলেন, এই পুরস্কার লাভ করায় আমি খুবই সম্মানিত বোধ করছি। আমার এই পুরস্কার ডিজিটাল বাংলাদেশ বিনির্মাণের সম্ভাবনাময় শক্তি দেশের সব তরুণদের উদ্দেশ্যে উৎসর্গ করলাম। জাতিসংঘের টেকসই উন্নয়ন লক্ষ্য (এসডিজি) গৃহীত হওয়ার প্রথম বর্ষপূর্তি উপলক্ষে ওয়ার্ল্ড অর্গানাইজেশন অব গভর্নেন্স অ্যান্ড কম্পিটিটিভনেস, প্ল্যান ট্রিফিনিও, গ্লোবাল ফ্যাশন ফর ডেভেলপমেন্ট এবং যুক্তরাষ্ট্রের কানেটিকাট স্টেটের নিউ হেভেন বিশ্ববিদ্যালয়ের স্কুল অব বিজনেস যৌথভাবে এ পুরস্কার প্রবর্তন করেছে।

তথ্যপ্রযুক্তি বিশেষজ্ঞ হিসেবে সজীব ওয়াজেদ জয়কে ২০০৭ সালে ইয়াং গ্লোবাল লিডার নির্বাচন করেছিল ওয়ার্ল্ড ইকোনমিক ফোরাম। প্রথম বাংলাদেশি হিসেবে ওই সম্মান পান তিনি। ২০০৮ সালের নির্বাচনে আওয়ামী লীগ যেসব প্রতিশ্রুতি দিয়েছিল তার মধ্যে অন্যতম ছিল ডিজিটাল বাংলাদেশ গড়া। সরকারের এই উদ্যোগে অগ্রণী ভূমিকা রাখেন জয়। ভারতের ব্যাঙ্গালোর বিশ্ববিদ্যালয় থেকে কম্পিউটার সায়েন্সে স্নাতক করার পর যুক্তরাষ্ট্রের ইউনিভার্সিটি অব টেক্সাস অ্যাট আর্লিংটনেও কম্পিউটার প্রকৌশল পড়েন জয়। হার্ভার্ড বিশ্ববিদ্যালয়ের কেনেডি স্কুল অব গভর্নমেন্ট থেকে লোকপ্রশাসনে স্নাতকোত্তর করেন তিনি। 

জয়ের মা শেখ হাসিনা অনুষ্ঠানে বলেন, একাত্তরে বাংলাদেশের স্বাধীনতা যুদ্ধের সময় পাক হানাদার বাহিনী আমাকে গৃহবন্দী করে রেখেছিল। তেমনি সময়ে জয়ের জন্ম। সে সময় আত্মীয়-স্বজন কাউকে পাশে পাইনি। আর জয় যখন হার্ভার্ডে, তখনো বাংলাদেশে জরুরি অবস্থার সময় তত্ত্বাবধায়ক সরকারের হাতে নিজের বন্দী থাকার কথা তুলে ধরেন আওয়ামী লীগের সভাপতি শেখ হাসিনা। এ পুরস্কারের প্রবর্তকদের ধন্যবাদ জানিয়ে তিনি বলেন, তথ্যপ্রযুক্তির মাধ্যমে পিছিয়ে থাকা জনগোষ্ঠীকে এগিয়ে নিতে সজীব ওয়াজেদ জয়ের ভূমিকার স্বীকৃতি প্রকারান্তরে বাংলাদেশের মানুষের অদম্য কর্মস্পৃহার প্রতিই সম্মান বলে মনে করছি।

পুরস্কার নেওয়ার পর আবেগাপ্লুত জয় বলেন, আমার মা তার কষ্টের কাহিনী বললেন, আমার জন্মের সময়ের অসহনীয় দুর্দশার দিনগুলো তিনি ভোলেননি। প্রধানমন্ত্রীর এই উপদেষ্টা বলেন, এ পুরস্কারের কৃতিত্ব একই সঙ্গে বাংলাদেশ সরকারের সর্বস্তরের কর্মকর্তা-কর্মচারীদেরও। তারা সবাই একযোগে কাজ করছেন ডিজিটাল বাংলাদেশ বাস্তবায়নে। স্থানীয় সরকার, পল্লী উন্নয়ন ও সমবায় মন্ত্রী খন্দকার মোশাররফ হোসেন, পররাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রী শাহরিয়ার আলম, সাবেক পররাষ্ট্রমন্ত্রী দীপু মনি, ওয়াশিংটনে বাংলাদেশের রাষ্ট্রদূত মোহাম্মদ জিয়াউদ্দিন, জাতিসংঘে বাংলাদেশের স্থায়ী প্রতিনিধি মাসুদ বিন মোমেন উপস্থিত ছিলেন এ অনুষ্ঠানে।

এই বিভাগের আরও খবর
মানবিক করিডর প্রতিবাদে মশালমিছিল
মানবিক করিডর প্রতিবাদে মশালমিছিল
জাতিসংঘে গাজা প্রস্তাব পাস
জাতিসংঘে গাজা প্রস্তাব পাস
এনসিপিসহ দুই দলকে নিবন্ধন দিয়ে প্রজ্ঞাপন
এনসিপিসহ দুই দলকে নিবন্ধন দিয়ে প্রজ্ঞাপন
সশস্ত্র বাহিনী দিবসে নানান কর্মসূচি
সশস্ত্র বাহিনী দিবসে নানান কর্মসূচি
প্রবাসী ভোটার নিবন্ধন শুরু
প্রবাসী ভোটার নিবন্ধন শুরু
আমরা অস্থিরতার মধ্যে বাস করছি
আমরা অস্থিরতার মধ্যে বাস করছি
দিল্লি গেলেন নিরাপত্তা উপদেষ্টা
দিল্লি গেলেন নিরাপত্তা উপদেষ্টা
মুশফিকের ১০০তম টেস্ট আজ
মুশফিকের ১০০তম টেস্ট আজ
জামায়াত আমিরের সঙ্গে বিশ্বব্যাংক প্রতিনিধিদের বৈঠক
জামায়াত আমিরের সঙ্গে বিশ্বব্যাংক প্রতিনিধিদের বৈঠক
ভোটের আগে কেনা হবে বডি ওর্ন ক্যামেরা
ভোটের আগে কেনা হবে বডি ওর্ন ক্যামেরা
তারেক রহমানের জন্মদিনে কোনো উৎসব নয়
তারেক রহমানের জন্মদিনে কোনো উৎসব নয়
চাঁদাবাজদের দাপটে অসহায় মানুষ
চাঁদাবাজদের দাপটে অসহায় মানুষ
সর্বশেষ খবর
রাবিতে ভর্তি পরীক্ষার আবেদন শুরু বৃহস্পতিবার
রাবিতে ভর্তি পরীক্ষার আবেদন শুরু বৃহস্পতিবার

২ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

৩১ দফা ও ধানের শীষের প্রচারণায় তারাকান্দায় গণমিছিল-সমাবেশ
৩১ দফা ও ধানের শীষের প্রচারণায় তারাকান্দায় গণমিছিল-সমাবেশ

৯ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

বিশ্বকাপের এক গ্রুপে রাখা হলো না ভারত-পাকিস্তানকে
বিশ্বকাপের এক গ্রুপে রাখা হলো না ভারত-পাকিস্তানকে

৯ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কুড়িগ্রাম পৌরবাজারে অর্ধশতাধিক দোকান উচ্ছেদ, ব্যবসায়ীদের ক্ষোভ
কুড়িগ্রাম পৌরবাজারে অর্ধশতাধিক দোকান উচ্ছেদ, ব্যবসায়ীদের ক্ষোভ

৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

গণভোট নিয়ে অধ্যাদেশ জারির পর করণীয় বিষয়ে পদক্ষেপ : সিইসি
গণভোট নিয়ে অধ্যাদেশ জারির পর করণীয় বিষয়ে পদক্ষেপ : সিইসি

১০ মিনিট আগে | জাতীয়

গবেষণায় উৎকর্ষতার জন্য সুষ্ঠু বাজেট ব্যবস্থাপনা অপরিহার্য: ডুয়েট উপাচার্য
গবেষণায় উৎকর্ষতার জন্য সুষ্ঠু বাজেট ব্যবস্থাপনা অপরিহার্য: ডুয়েট উপাচার্য

১১ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

বরিশালে ছাত্রদল নেতা হত্যায় ৩০ জনের নামে মামলা
বরিশালে ছাত্রদল নেতা হত্যায় ৩০ জনের নামে মামলা

১৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সাংবাদিকদের সঙ্গে কুমিল্লার নতুন ডিসির মতবিনিময়
সাংবাদিকদের সঙ্গে কুমিল্লার নতুন ডিসির মতবিনিময়

১৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

দিল্লি বিস্ফোরণে অভিযুক্তদের পরিবারের সদস্যরা কী বলছে
দিল্লি বিস্ফোরণে অভিযুক্তদের পরিবারের সদস্যরা কী বলছে

১৬ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুব বিশ্বকাপে বাংলাদেশের প্রথম ম্যাচ ভারতের বিপক্ষে
যুব বিশ্বকাপে বাংলাদেশের প্রথম ম্যাচ ভারতের বিপক্ষে

২৩ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

বিশ্বের প্রাচীনতম পর্বতমালা, বয়স ৩.৬ বিলিয়ন বছর!
বিশ্বের প্রাচীনতম পর্বতমালা, বয়স ৩.৬ বিলিয়ন বছর!

২৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাসকে সাইড দিতে গিয়ে দোকানে উঠে গেল কাভার্ডভ্যান, দোকানির মৃত্যু
বাসকে সাইড দিতে গিয়ে দোকানে উঠে গেল কাভার্ডভ্যান, দোকানির মৃত্যু

২৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বাগেরহাটে কৃষকদের সার-বীজ বিতরণ
বাগেরহাটে কৃষকদের সার-বীজ বিতরণ

২৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বিশ্বে ক্ষুধার্ত খাদ্য সংগ্রহে ঘাটতি ১৩ বিলিয়ন ডলার: জাতিংসঘ
বিশ্বে ক্ষুধার্ত খাদ্য সংগ্রহে ঘাটতি ১৩ বিলিয়ন ডলার: জাতিংসঘ

২৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইমরান খানকে ছাড়িয়ে যাওয়ার পথে মুশফিক
ইমরান খানকে ছাড়িয়ে যাওয়ার পথে মুশফিক

২৮ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

শান্তি প্রচেষ্টা জোরদারে আলোচনার জন্য তুরস্কে জেলেনস্কি
শান্তি প্রচেষ্টা জোরদারে আলোচনার জন্য তুরস্কে জেলেনস্কি

৩৩ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দিনশেষে বাংলাদেশ ৪ উইকেটে ২৯২
দিনশেষে বাংলাদেশ ৪ উইকেটে ২৯২

৩৩ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

অ্যাশেজের প্রথম টেস্টে ফিরলেন স্টোকস ও উড
অ্যাশেজের প্রথম টেস্টে ফিরলেন স্টোকস ও উড

৪১ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

সাংবাদিক খাসোগি হত্যাকাণ্ড নিয়ে সৌদি যুবরাজের পক্ষ নিলেন ট্রাম্প
সাংবাদিক খাসোগি হত্যাকাণ্ড নিয়ে সৌদি যুবরাজের পক্ষ নিলেন ট্রাম্প

৪৩ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হবিগঞ্জে র‌্যাবের অভিযানে ভুয়া নারী চিকিৎসক আটক
হবিগঞ্জে র‌্যাবের অভিযানে ভুয়া নারী চিকিৎসক আটক

৪৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

কিউএস র‌্যাঙ্কিংয়ে কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ের শীর্ষে গাকৃবি
কিউএস র‌্যাঙ্কিংয়ে কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ের শীর্ষে গাকৃবি

৫০ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

শরীয়তপুর-৩ আসনে বিএনপি প্রার্থীর গণসংযোগ
শরীয়তপুর-৩ আসনে বিএনপি প্রার্থীর গণসংযোগ

৫০ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

ঘরের মাঠে টানা ১১ সিরিজ জয় নিউজিল্যান্ডের
ঘরের মাঠে টানা ১১ সিরিজ জয় নিউজিল্যান্ডের

৫৩ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

কিবরিয়া হত্যায় ৩০ হাজার টাকার চুক্তি হয় : র‌্যাব
কিবরিয়া হত্যায় ৩০ হাজার টাকার চুক্তি হয় : র‌্যাব

৫৪ মিনিট আগে | নগর জীবন

লেবাননে ইসরায়েলি হামলায় নিহত ২
লেবাননে ইসরায়েলি হামলায় নিহত ২

৫৬ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ধুরন্ধর সিনেমার ‘বাস্তব’ চরিত্রদের বের করে ফেলল নেটিজেনরা
ধুরন্ধর সিনেমার ‘বাস্তব’ চরিত্রদের বের করে ফেলল নেটিজেনরা

৫৮ মিনিট আগে | শোবিজ

নবম পে–স্কেল বাস্তবায়নের দাবিতে ইবিতে কর্মচারীদের মানববন্ধন
নবম পে–স্কেল বাস্তবায়নের দাবিতে ইবিতে কর্মচারীদের মানববন্ধন

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

অর্থ আত্মসাৎ ও প্রতারণার দায়ে সাবেক প্রধান শিক্ষকের ৭ বছরের কারাদণ্ড
অর্থ আত্মসাৎ ও প্রতারণার দায়ে সাবেক প্রধান শিক্ষকের ৭ বছরের কারাদণ্ড

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কেরানীগঞ্জে ডাকাত সন্দেহে যুবককে পিটিয়ে হত্যা
কেরানীগঞ্জে ডাকাত সন্দেহে যুবককে পিটিয়ে হত্যা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

২০২৬ বিশ্বকাপের টিকিট পেল যারা
২০২৬ বিশ্বকাপের টিকিট পেল যারা

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সর্বাধিক পঠিত
শেখ হাসিনাকে কেন ফেরত দেবে না ভারত, আল–জাজিরার বিশ্লেষণ
শেখ হাসিনাকে কেন ফেরত দেবে না ভারত, আল–জাজিরার বিশ্লেষণ

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আমি এখন বিশ্বের সবচেয়ে সুখী মানুষ: হামজা চৌধুরী
আমি এখন বিশ্বের সবচেয়ে সুখী মানুষ: হামজা চৌধুরী

১৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হামজাদের জন্য দুই কোটি টাকা বোনাস ঘোষণা করলেন ক্রীড়া উপদেষ্টা
হামজাদের জন্য দুই কোটি টাকা বোনাস ঘোষণা করলেন ক্রীড়া উপদেষ্টা

১৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

দেশজুড়ে মোবাইল ফোন বিক্রির সব দোকান বন্ধের ঘোষণা
দেশজুড়ে মোবাইল ফোন বিক্রির সব দোকান বন্ধের ঘোষণা

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতকে হারিয়ে ২২ বছরের আক্ষেপ ঘোচালো বাংলাদেশ
ভারতকে হারিয়ে ২২ বছরের আক্ষেপ ঘোচালো বাংলাদেশ

২০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ঢাবির সেই ডেপুটি রেজিস্ট্রার কারাগারে
ঢাবির সেই ডেপুটি রেজিস্ট্রার কারাগারে

২২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

হাসিনার পক্ষে অবস্থানকারী শিক্ষকদের চাকরিচ্যুতের দাবি চার বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্র সংসদের
হাসিনার পক্ষে অবস্থানকারী শিক্ষকদের চাকরিচ্যুতের দাবি চার বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্র সংসদের

২২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

১৩০০ কোটি আয়, বক্স অফিসে রাশমিকার রাজত্ব
১৩০০ কোটি আয়, বক্স অফিসে রাশমিকার রাজত্ব

১৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ঘরে বসেই করা যাবে মেট্রোরেলের কার্ড রিচার্জ
ঘরে বসেই করা যাবে মেট্রোরেলের কার্ড রিচার্জ

৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

২০ বছরের ছোট অভিনেত্রীর সঙ্গে জুটি, যা বললেন রণবীর
২০ বছরের ছোট অভিনেত্রীর সঙ্গে জুটি, যা বললেন রণবীর

২১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

তৃতীয় বিয়ে ভাঙার সংবাদ দিয়ে অভিনেত্রী বললেন ‌‘খুব শান্তিতে আছি’
তৃতীয় বিয়ে ভাঙার সংবাদ দিয়ে অভিনেত্রী বললেন ‌‘খুব শান্তিতে আছি’

২২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

পেনাল্টি মিসে জয় হাতছাড়া ব্রাজিলের
পেনাল্টি মিসে জয় হাতছাড়া ব্রাজিলের

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

যুক্তরাষ্ট্রে ১ ট্রিলিয়ন ডলার বিনিয়োগের ঘোষণা সৌদি যুবরাজের
যুক্তরাষ্ট্রে ১ ট্রিলিয়ন ডলার বিনিয়োগের ঘোষণা সৌদি যুবরাজের

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের কাছেও বড় ধাক্কা, ভারতের এবার কি হবে?
ইরানের কাছেও বড় ধাক্কা, ভারতের এবার কি হবে?

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘ফ্যাসিস্ট হাসিনার পতন দেখে যেতে পারেননি মওদুদ, এটা দুঃখজনক’
‘ফ্যাসিস্ট হাসিনার পতন দেখে যেতে পারেননি মওদুদ, এটা দুঃখজনক’

২০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ট্রুডো–কেটি পেরি'র প্রেম নিয়ে সাবেক স্ত্রী সোফির খোলামেলা মন্তব্য
ট্রুডো–কেটি পেরি'র প্রেম নিয়ে সাবেক স্ত্রী সোফির খোলামেলা মন্তব্য

১২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৯ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৯ নভেম্বর)

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার পোর্ট্রেটে ফ্যাসিবাদের কালিমা
শেখ হাসিনার পোর্ট্রেটে ফ্যাসিবাদের কালিমা

৭ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

কাল থেকে মাউশিতে অনির্দিষ্টকালের অবস্থান কর্মসূচি শিক্ষা ক্যাডারদের
কাল থেকে মাউশিতে অনির্দিষ্টকালের অবস্থান কর্মসূচি শিক্ষা ক্যাডারদের

২৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

মধ্যরাতে বাসা থেকে সাংবাদিককে তুলে নিল গোয়েন্দা পুলিশ
মধ্যরাতে বাসা থেকে সাংবাদিককে তুলে নিল গোয়েন্দা পুলিশ

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আশুলিয়ায় চলন্ত শ্রমিকবাহী বাসে আগুন
আশুলিয়ায় চলন্ত শ্রমিকবাহী বাসে আগুন

২২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সামরিক হস্তক্ষেপ চালালে ট্রাম্পের রাজনৈতিক জীবনের ইতি ঘটবে, মাদুরোর হুঁশিয়ারি
সামরিক হস্তক্ষেপ চালালে ট্রাম্পের রাজনৈতিক জীবনের ইতি ঘটবে, মাদুরোর হুঁশিয়ারি

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনার ফাঁসির রায়ে জনগণের ইচ্ছার প্রতিফলন হয়েছে : রুমিন ফারহানা
শেখ হাসিনার ফাঁসির রায়ে জনগণের ইচ্ছার প্রতিফলন হয়েছে : রুমিন ফারহানা

৫ ঘণ্টা আগে | টক শো

তারেক রহমানের জন্মদিন নিয়ে বিএনপির বিশেষ নির্দেশনা
তারেক রহমানের জন্মদিন নিয়ে বিএনপির বিশেষ নির্দেশনা

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

খাঁটি গুড় চিনবেন কীভাবে?
খাঁটি গুড় চিনবেন কীভাবে?

২১ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

লাশ পোড়ানোর মামলায় ক্ষমা চেয়ে জবানবন্দি দিলেন রাজসাক্ষী আবজালুল
লাশ পোড়ানোর মামলায় ক্ষমা চেয়ে জবানবন্দি দিলেন রাজসাক্ষী আবজালুল

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতের বিরুদ্ধে জয় প্রতিটি বাংলাদেশিকে গর্বিত করেছে: প্রধান উপদেষ্টা
ভারতের বিরুদ্ধে জয় প্রতিটি বাংলাদেশিকে গর্বিত করেছে: প্রধান উপদেষ্টা

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দক্ষিণ আফ্রিকা নিতে ফিলিস্তিনিদের কাছে ২ হাজার ডলার করে নিয়েছে রহস্যময় সংস্থা
দক্ষিণ আফ্রিকা নিতে ফিলিস্তিনিদের কাছে ২ হাজার ডলার করে নিয়েছে রহস্যময় সংস্থা

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মুশফিকের মাইলফলক ম্যাচে ব্যাটিংয়ে বাংলাদেশ
মুশফিকের মাইলফলক ম্যাচে ব্যাটিংয়ে বাংলাদেশ

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

দেশে ফিরলেন আলী রীয়াজ
দেশে ফিরলেন আলী রীয়াজ

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
কীভাবে রায় কার্যকর
কীভাবে রায় কার্যকর

প্রথম পৃষ্ঠা

একের পর এক হত্যা, ভাইরাল হচ্ছে ভিডিও
একের পর এক হত্যা, ভাইরাল হচ্ছে ভিডিও

প্রথম পৃষ্ঠা

ঢাকাতেই ভারত জয়ের আনন্দ
ঢাকাতেই ভারত জয়ের আনন্দ

মাঠে ময়দানে

নিয়োগ-বদলিতে অস্থির প্রশাসন
নিয়োগ-বদলিতে অস্থির প্রশাসন

পেছনের পৃষ্ঠা

ছয়টিতে হাড্ডাহাড্ডির আভাস
ছয়টিতে হাড্ডাহাড্ডির আভাস

পেছনের পৃষ্ঠা

রোহিঙ্গাদের জন্য হবে স্থায়ী অবকাঠামো
রোহিঙ্গাদের জন্য হবে স্থায়ী অবকাঠামো

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

৮০ হাজার ভিসা বাতিল করল যুক্তরাষ্ট্র
৮০ হাজার ভিসা বাতিল করল যুক্তরাষ্ট্র

পেছনের পৃষ্ঠা

সব ভালো তার শেষ ভালো যার
সব ভালো তার শেষ ভালো যার

প্রথম পৃষ্ঠা

চাঁদাবাজদের দাপটে অসহায় মানুষ
চাঁদাবাজদের দাপটে অসহায় মানুষ

প্রথম পৃষ্ঠা

কর দেয় না ভিসা মাস্টারকার্ড অ্যামেক্স
কর দেয় না ভিসা মাস্টারকার্ড অ্যামেক্স

প্রথম পৃষ্ঠা

স্ত্রীর পিঁড়ির আঘাতে প্রাণ গেল স্বামীর
স্ত্রীর পিঁড়ির আঘাতে প্রাণ গেল স্বামীর

পেছনের পৃষ্ঠা

জার্মানিকে উড়িয়ে দিয়েছে বাংলাদেশ
জার্মানিকে উড়িয়ে দিয়েছে বাংলাদেশ

মাঠে ময়দানে

মানবিক করিডর প্রতিবাদে মশালমিছিল
মানবিক করিডর প্রতিবাদে মশালমিছিল

প্রথম পৃষ্ঠা

আগুনসন্ত্রাস চলছেই
আগুনসন্ত্রাস চলছেই

পেছনের পৃষ্ঠা

তারেক রহমানের জন্মদিনে কোনো উৎসব নয়
তারেক রহমানের জন্মদিনে কোনো উৎসব নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

রাজনীতির দাপুটে দুই মাওলানা
রাজনীতির দাপুটে দুই মাওলানা

সম্পাদকীয়

ভারতের বিপক্ষে ঐতিহাসিক জয়
ভারতের বিপক্ষে ঐতিহাসিক জয়

প্রথম পৃষ্ঠা

দিল্লি গেলেন নিরাপত্তা উপদেষ্টা
দিল্লি গেলেন নিরাপত্তা উপদেষ্টা

প্রথম পৃষ্ঠা

উখিয়ায় বৈদ্যুতিক ফাঁদে বন্য হাতির মৃত্যু
উখিয়ায় বৈদ্যুতিক ফাঁদে বন্য হাতির মৃত্যু

পেছনের পৃষ্ঠা

নায়করাজ রাজ্জাক কেন পারিশ্রমিক নেননি
নায়করাজ রাজ্জাক কেন পারিশ্রমিক নেননি

শোবিজ

ঢাকায় এসে দর্শক হয়ে থাকলেন উইলিয়ামস
ঢাকায় এসে দর্শক হয়ে থাকলেন উইলিয়ামস

মাঠে ময়দানে

গণ অভ্যুত্থানে অংশগ্রহণকারীদের অবদান চিরস্মরণীয় হয়ে থাকবে
গণ অভ্যুত্থানে অংশগ্রহণকারীদের অবদান চিরস্মরণীয় হয়ে থাকবে

নগর জীবন

অভিযানে বাধা, এনসিপি নেতার বিরুদ্ধে মামলা
অভিযানে বাধা, এনসিপি নেতার বিরুদ্ধে মামলা

দেশগ্রাম

সাইবারের সব সেবা দেবে ডিএমপি
সাইবারের সব সেবা দেবে ডিএমপি

খবর

বাংলাদেশের কিংবদন্তি মুশফিক
বাংলাদেশের কিংবদন্তি মুশফিক

মাঠে ময়দানে

আমরা অস্থিরতার মধ্যে বাস করছি
আমরা অস্থিরতার মধ্যে বাস করছি

প্রথম পৃষ্ঠা

স্বপ্ন নিয়ে যুবারা চেন্নাইয়ে
স্বপ্ন নিয়ে যুবারা চেন্নাইয়ে

মাঠে ময়দানে

ফেব্রুয়ারিতে ভোট, থাকবে না আওয়ামী লীগ : ড. ইউনূস
ফেব্রুয়ারিতে ভোট, থাকবে না আওয়ামী লীগ : ড. ইউনূস

প্রথম পৃষ্ঠা

বায়তুল মোকাররমে আন্তর্জাতিক কিরাত সম্মেলন আগামীকাল
বায়তুল মোকাররমে আন্তর্জাতিক কিরাত সম্মেলন আগামীকাল

নগর জীবন