শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বুধবার, ০৯ নভেম্বর, ২০১৬ আপডেট:

নতুন ইতিহাসে যুক্তরাষ্ট্র

নিউইয়র্ক প্রতিনিধি
প্রিন্ট ভার্সন
নতুন ইতিহাসে যুক্তরাষ্ট্র

পরাক্রমশালী যুক্তরাষ্ট্র প্রবেশ করছে এক নতুন ইতিহাসে। প্রথমবারের মতো একজন নারী প্রেসিডেন্ট এখন যুক্তরাষ্ট্রের দোরগোড়ায়। গতকাল সারা দিনের ভোট গ্রহণ শেষে প্রয়োজনীয় ইলেকটোরাল পয়েন্টে স্পষ্ট পার্থক্য নিয়ে এগিয়ে ছিলেন হিলারি ক্লিনটন। বাংলাদেশ সময় রাত ৩টায় ডেমোক্রেট হিলারি ক্লিনটন ২০৩ ও রিপাবলিকান ডোনাল্ড ট্রাম্প ১৬৪ ইলেকটোরাল পেয়েছিলেন। তবে যেসব সুইং স্টেটের ভোট নিয়ে ছিল বেশি চিন্তা, সেসব স্থানেও এগিয়ে যাওয়ায় হিলারি ক্লিনটনের প্রেসিডেন্ট হওয়া প্রায় নিশ্চিত। অবশ্য আজ বাংলাদেশে সূর্যোদয়ের সঙ্গে সঙ্গেই স্পষ্ট হয়ে যাচ্ছে ডোনাল্ড ট্রাম্প হোয়াইট হাউস থেকে কত দূরে অবস্থান করছেন। আর কে হচ্ছেন যুক্তরাষ্ট্রের ৪৫তম প্রেসিডেন্ট।

আন্তর্জাতিক বিভিন্ন গণমাধ্যমের প্রতিবেদন অনুসারে, মঙ্গলবার মার্কিন স্থানীয় সময় সকাল ৫টা থেকে ৬টার মধ্যে অঙ্গরাজ্যগুলোয় ভোট গ্রহণ শুরু হয়। অবশ্য নেভাদায় ভোট গ্রহণ দেরিতে শুরু করার অভিযোগে মামলা ঠুকেছে ট্রাম্প শিবির। ভোটের আগ মুহূর্তে বিভিন্ন জনমত জরিপে বলা হয়েছে, রিপাবলিকান দলের প্রার্থী ডোনাল্ড ট্রাম্পের চেয়ে ডেমোক্রেট প্রার্থী হিলারি ক্লিনটনের জয়ের সম্ভাবনা ৯০ শতাংশ। সোমবার প্রকাশিত রয়টার্সের জরিপে বলা হয়েছে, হিলারির জয়ের সম্ভাবনা গত সপ্তাহের মতোই রয়েছে। সিএনএন বিভিন্ন স্টেট থেকে তাদের প্রতিনিধির পাঠানো সংবাদের মাধ্যমে জানান দিচ্ছে হিলারির এগিয়ে থাকার খবর। ইতিমধ্যে হিলারি শিবিরে স্বস্তির আভাস মিলেছে।

এর আগে, রাত ১২টা ১ মিনিটে আনুষ্ঠানিক ভোট গ্রহণ শুরু হয় নিউ হ্যাম্পশায়ারের ছোট্ট তিন শহরে। এ তিন শহরের ফলাফলে হিলারির চেয়ে এগিয়ে ছিলেন ডোনাল্ড ট্রাম্প। তবে বড় রাজ্যগুলোয় ভোট শুরু হওয়ার পর বুথ ফেরত জরিপে হিলারির পাল্লাই ভারী দেখা যায়। ভোট শুরুর ছয় মিনিটের মধ্যে ভোট দেন হিলারি ক্লিনটন ও তার স্বামী সাবেক প্রেসিডেন্ট বিল ক্লিনটন। ভোটের সকালে হিলারি টুইট করেন, ‘বসে থাকবেন না কেউ, ভোট দিতে যান।’ আর ট্রাম্প টুইট করেন, ‘আজ আমরা আবার যুক্তরাষ্ট্রকে শ্রেষ্ঠ আসনে নেব।’

অন্য যে কোনো বারের তুলনায় এবারের নির্বাচনে ভোটারদের আগ্রহ তুঙ্গে। গতবার ৫৭ শতাংশ ভোট পড়েছিল। এবার এ সংখ্যা বেড়েছে বলে ধারণা দেওয়া হয়েছে। গতকাল বিভিন্ন ভোট কেন্দ্রেও তার প্রমাণ পাওয়া গেছে। ৬টায় ভোট শুরু হওয়ার আগে ভোটাররের দীর্ঘ লাইন দেখা গেছে। সময় বাড়ার সঙ্গে সঙ্গে তা আরও দীর্ঘ হয়েছে। অনেক কেন্দ্রে ঘণ্টার পর ঘণ্টা লাইনে দাঁড়িয়ে থাকতে দেখা যায় ভোটারদের। কিছু কিছু কেন্দ্রে দুই ব্লক পর্যন্ত লম্বা লাইন দেওয়া ভোটাররা অপেক্ষা করেন ভোটাধিকার প্রয়োগের জন্য। এর আগে আগাম ভোট দিয়েছেন ৪ কোটি ২০ লাখ মার্কিনি। আগাম ভোটে লাতিনো ভোটারদের উপস্থিতি ছিল অন্য যে কোনো বারের তুলনায় বেশি। আরিজোনা অঙ্গরাজ্যে গতবারের তুলনায় লাতিনো ভোটারদের উপস্থিতি ২ শতাংশ বেড়ে হয়েছে ১৩ শতাংশ। টেক্সাসে বেড়েছে ২৬ শতাংশ। আর ফ্লোরিডায় বেড়েছে নজিরবিহীন ১৫২ শতাংশ। ডেমোক্রেট দলের প্রার্থী হিলারি ক্লিনটন তার স্বামী বিল ক্লিনটনের সঙ্গে ভোট শুরু হওয়ার কিছুক্ষণের মধ্যে নিউইয়র্কে তাদের বাড়ির পাশের চাপ্পাকুয়ায় ভোট দেন। এ সময় উপস্থিত ভোটাররা উচ্ছ্বসিত হয়ে ওঠেন। হিলারি হাত নেড়ে জবাব দেন। কয়েকজন ভোটারকে জড়িয়ে ধরেন। হিলারির রানিংমেট ভাইস প্রেসিডেন্ট প্রার্থী টিম কেইন নিজের শহর রিচমন্ডে সস্ত্রীক ভোট দেন। ভোর ৬টায় তিনি নিকটতম কেন্দ্রে গিয়ে ভোট দিতে উপস্থিত হন।

নির্বাচন সামনে রেখে মার্কিন কর্তৃপক্ষ নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে সবরকম ব্যবস্থা গ্রহণ করে। নিউইয়র্কের ১ হাজার ২০৫ ভোট কেন্দ্রের নিরাপত্তায় ৫ হাজার পুলিশ মোতায়েন করা হয়। এর মধ্যে অনেকের কাছে ছিল স্বয়ংক্রিয় অস্ত্র এবং বিস্ফোরক শনাক্তকরণ যন্ত্র। যুক্তরাষ্ট্রের আইন মন্ত্রণালয় ঘোষণা দেয়, তাদের নাগরিক অধিকার বিভাগ ২৮টি অঙ্গরাজ্যে ৫ শতাধিক ভোট পর্যবেক্ষক নিয়োগ করেছে। এ ছাড়া ভোট কেন্দ্রগুলোয় উপস্থিত ছিলেন ভোটাধিকার কর্মী, রক্ষণশীল ওয়াচডগস ও আন্তর্জাতিক পর্যবেক্ষকরা। ইউরোপ ও লাতিন আমেরিকা থেকে যাওয়া পর্যবেক্ষকরা ভোট কেন্দ্রগুলো পরিদর্শন করেন। ভোট চলাকালে বিশ্বগণমাধ্যম সরাসরি ভোটের আপডেট প্রচার করেছে। উৎসবমুখর পরিবেশে নারী, পুরুষ, ছেলে, বুড়ো সবাই গতকাল ছুটেছেন নিকটস্থ ভোট কেন্দ্রে। ইতিহাস রচনা করে মার্কিনিরা ব্যালটে বেছে নিয়েছেন নিজেদের নতুন প্রেসিডেন্ট। এটা শুধু মার্কিনিদের জন্য নয়, গোটা বিশ্বের জন্য এক নতুন যুগের সূচনা। সে কারণেই মার্কিন মুলুকে চোখ ছিল পুরো বিশ্বের। এ ইতিহাসের সাক্ষী মার্কিনিদের পাশাপাশি বিশ্বনাগরিকরাও।নানা কারণেই এবারের মার্কিন নির্বাচন ইতিহাস। সোয়া দুইশ বছরের স্বাধীন যুক্তরাষ্ট্রে কোনো নারী প্রেসিডেন্ট হতে পারেননি। এবার হলে নতুন ইতিহাসেই ঢুকে যাবে আমেরিকা। অবশ্য হিলারিকে ফার্স্ট লেডি, সিনেটর এবং পররাষ্ট্রমন্ত্রীর ভূমিকায় দেখেছে বিশ্ব। ইলিনয় অঙ্গরাজ্যের প্রধান শহর শিকাগো থেকে ১৫ মাইল উত্তর-পশ্চিমে পার্ক রিজ শহরে ১৯৪৭ সালের ২৬ অক্টোবর হিলারির জন্ম। বাবা হিউ রডহ্যাম ছিলেন নৌবাহিনীতে, দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধেও তিনি অংশ নিয়েছিলেন। ইলিনয়ের মেইন ইস্ট হাইস্কুলে চার বছর পড়েন হিলারি। এক বছর পড়েন মেইন সাউথ হাইস্কুলে। ছিলেন গার্ল স্কাউট। স্কুলে মেয়েদের ফুটবল লিগেও খেলেছেন। ১৯৬৯ সালে ওয়েলেসলি কলেজের সিনিয়র ক্লাস প্রেসিডেন্ট পদে নির্বাচিত হন। একই বছর কলেজের সমাবর্তন অনুষ্ঠানে প্রথম শিক্ষার্থী হিসেবে বক্তৃতা দিতে তাকেই বাছাই করেন সহপাঠীরা। কলেজে পড়ার সময় হিলারি একবার লাইফ ম্যাগাজিনের প্রচ্ছদেও স্থান পেয়েছিলেন। এর পরই ইতিহাস হিলারি। হয়েছেন সিনেটর, ফার্স্ট লেডি ও ওবামার প্রথম রাষ্ট্রপতি মেয়াদে পররাষ্ট্রমন্ত্রী। এতক্ষণে ভোটে জয়ী হলে প্রথম মার্কিন প্রেসিডেন্ট। অন্যদিকে রিপাবলিকান প্রার্থীর রাজনীতিতে কোনো হাতেখড়ি নেই। জন্মেছেন নিউইয়র্কের রিয়েল এস্টেট টাইকুন ফ্রেডরিক ট্রাম্প পরিবারে। পাঁচ সন্তানের মধ্যে চতুর্থ ডোনাল্ডের ১৯৪৬ সালের ১৪ জুন কুইন্সে জন্ম। বাবা ফ্রেডরিক কুইন্স, স্টাটান আইল্যান্ড আর ব্রুকলিন এলাকায় সাধারণ মধ্যবিত্তদের জন্য অ্যাপার্টমেন্ট বানাতেন। অভিবাসীবিরোধী ইমেজ গড়ে তোলা ট্রাম্পের মা একজন স্কটিশ বংশোদ্ভূত; ছুটিতে নিউইয়র্ক বেড়াতে এসে ফ্রেডরিকের সঙ্গে পরিচয় হয়েছিল তার। ধনীর ঘরে জন্ম নিলেও ছোটবেলায় বাবার প্রতিষ্ঠানে সর্বনিম্নস্তরে কাজ করে অভিজ্ঞতা সঞ্চয় করেন ডোনাল্ড। ছোটবেলা থেকেই পরিচিতি পান উদ্যমী আর আগ্রাসী হিসেবে। স্কুলে বেয়াড়াপনার ধারাবাহিক অভিযোগের মধ্যে ১৩ বছর বয়সে তাকে পাঠানো হয় সামরিক একাডেমিতে। এরপর নিজে বনে যান পুরোদস্তুর সফল ব্যবসায়ী। রিপাবলিকান দলের বড় অর্থদাতা। সেই অর্থদাতা থেকেই তিনি প্রেসিডেন্ট পদে প্রতিদ্বন্দ্বিতার ঘোষণা দেন। রিপাবলিকান দলের ১৭ জন প্রার্থীকে পরাজিত করে প্রার্থিতা ছিনিয়ে নেন। পুরোদস্তুর রাজনীতিবিদ না হয়েও যদি আজ তিনি নির্বাচিত হন তবে এটা হবে অন্যরকম ইতিহাস।

এই বিভাগের আরও খবর
শিল্প বাঁচাতে ঋণের মেয়াদ বাড়ানো যাবে
শিল্প বাঁচাতে ঋণের মেয়াদ বাড়ানো যাবে
আফগানিস্তানকে হারিয়েও অপেক্ষায় বাংলাদেশ
আফগানিস্তানকে হারিয়েও অপেক্ষায় বাংলাদেশ
বর্ধিত তাপমাত্রায় ক্ষতি ২১ হাজার কোটি টাকা
বর্ধিত তাপমাত্রায় ক্ষতি ২১ হাজার কোটি টাকা
ফের মুখোমুখি বিএসসি ও পলিটেকনিক
ফের মুখোমুখি বিএসসি ও পলিটেকনিক
এলডিসি উত্তরণ তিন বছর পেছাতে চায় সরকার
এলডিসি উত্তরণ তিন বছর পেছাতে চায় সরকার
পাঁচ ব্যাংক একীভূত করার সিদ্ধান্ত চূড়ান্ত
পাঁচ ব্যাংক একীভূত করার সিদ্ধান্ত চূড়ান্ত
প্রচারে কৌশলী ছাত্রশিবির, মাঠে ব্যস্ত ছাত্রদলসহ অন্যরা
প্রচারে কৌশলী ছাত্রশিবির, মাঠে ব্যস্ত ছাত্রদলসহ অন্যরা
জমজমাট চাকসু মনোনয়নপত্র সংগ্রহ হাজার ছাড়াল
জমজমাট চাকসু মনোনয়নপত্র সংগ্রহ হাজার ছাড়াল
ভোজ্য তেলের বাজারে অস্থিরতা
ভোজ্য তেলের বাজারে অস্থিরতা
জাপানের সহযোগিতা চাইল চেম্বার
জাপানের সহযোগিতা চাইল চেম্বার
পরিবেশ উন্নত হলে মার্কিন রপ্তানি বাড়বে
পরিবেশ উন্নত হলে মার্কিন রপ্তানি বাড়বে
সম্পর্ক হবে পারস্পরিক সম্মানের
সম্পর্ক হবে পারস্পরিক সম্মানের
সর্বশেষ খবর
লিবিয়া উপকূলে শরণার্থীবাহী নৌকায় আগুন, নিহত অন্তত ৫০
লিবিয়া উপকূলে শরণার্থীবাহী নৌকায় আগুন, নিহত অন্তত ৫০

১ সেকেন্ড আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতে গেল ৩৭.৪৬ মেট্রিক টন ইলিশের প্রথম চালান
ভারতে গেল ৩৭.৪৬ মেট্রিক টন ইলিশের প্রথম চালান

২২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

জুনিয়র বৃত্তি পরীক্ষা শুরু ২১ ডিসেম্বর
জুনিয়র বৃত্তি পরীক্ষা শুরু ২১ ডিসেম্বর

২৯ মিনিট আগে | জাতীয়

গাজা শহরে বৃষ্টির মতো গোলাবর্ষণ চলছে, প্রাণ বাঁচাতে দক্ষিণে ছুটছে ফিলিস্থিনিরা
গাজা শহরে বৃষ্টির মতো গোলাবর্ষণ চলছে, প্রাণ বাঁচাতে দক্ষিণে ছুটছে ফিলিস্থিনিরা

৩০ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তিন বিভাগে ভারি বর্ষণের আভাস
তিন বিভাগে ভারি বর্ষণের আভাস

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১৭ বিয়ে কাণ্ডে বরখাস্ত হলেন সেই বন কর্মকর্তা
১৭ বিয়ে কাণ্ডে বরখাস্ত হলেন সেই বন কর্মকর্তা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দেশের প্রেক্ষাগৃহে আসছে  ‘স্বপ্নে দেখা রাজকন্যা’
দেশের প্রেক্ষাগৃহে আসছে  ‘স্বপ্নে দেখা রাজকন্যা’

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

যে কারণে ফিলিস্তিনকে রাষ্ট্র হিসেবে স্বীকৃতি দিচ্ছে না জাপান
যে কারণে ফিলিস্তিনকে রাষ্ট্র হিসেবে স্বীকৃতি দিচ্ছে না জাপান

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

টাঙ্গাইলের পাহাড়ি অঞ্চলে বাড়ছে হলুদের আবাদ, স্বপ্ন দেখছে কৃষক
টাঙ্গাইলের পাহাড়ি অঞ্চলে বাড়ছে হলুদের আবাদ, স্বপ্ন দেখছে কৃষক

১ ঘণ্টা আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

ব্রিটেনে দ্বিতীয় রাষ্ট্রীয় সফরে ট্রাম্প
ব্রিটেনে দ্বিতীয় রাষ্ট্রীয় সফরে ট্রাম্প

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আইফোন ১৮ সিরিজে থাকবে না যে ফিচার
আইফোন ১৮ সিরিজে থাকবে না যে ফিচার

১ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

বায়ুদূষণের শীর্ষে জাকার্তা, ঢাকার অবস্থান কত?
বায়ুদূষণের শীর্ষে জাকার্তা, ঢাকার অবস্থান কত?

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

রাজধানী ঢাকায় আজ কোথায় কোন কর্মসূচি
রাজধানী ঢাকায় আজ কোথায় কোন কর্মসূচি

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ঝুঁকি মোকাবিলায় প্রস্তুতি নিতে হবে
ঝুঁকি মোকাবিলায় প্রস্তুতি নিতে হবে

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ক্ষতিগ্রস্ত শিল্পে স্বস্তি: ঋণের মেয়াদ বাড়বে সর্বোচ্চ ১০ বছর
ক্ষতিগ্রস্ত শিল্পে স্বস্তি: ঋণের মেয়াদ বাড়বে সর্বোচ্চ ১০ বছর

২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

খাদ্য মূল্যস্ফীতি, দারিদ্র্য ও বৈষম্য
খাদ্য মূল্যস্ফীতি, দারিদ্র্য ও বৈষম্য

২ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

যুক্তরাষ্ট্রে রপ্তানি ১৪ শতাংশ কমার শঙ্কা
যুক্তরাষ্ট্রে রপ্তানি ১৪ শতাংশ কমার শঙ্কা

২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ইসলামী অর্থনীতিতে বাজারদর নির্ধারণের ন্যায়সংগত পথ
ইসলামী অর্থনীতিতে বাজারদর নির্ধারণের ন্যায়সংগত পথ

২ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

খেলা ছিল হাতে, শেষ মুহূর্তেই ভেঙে গেল স্বপ্ন: রশিদ খান
খেলা ছিল হাতে, শেষ মুহূর্তেই ভেঙে গেল স্বপ্ন: রশিদ খান

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আবারও বেড়েছে স্বর্ণের দাম
আবারও বেড়েছে স্বর্ণের দাম

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চ্যাম্পিয়ন্স লিগে আর্সেনালের শুভসূচনা
চ্যাম্পিয়ন্স লিগে আর্সেনালের শুভসূচনা

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ঢাকার ৪ অভিজাত আবাসিক এলাকাকে ‘নীরব এলাকা’ ঘোষণা
ঢাকার ৪ অভিজাত আবাসিক এলাকাকে ‘নীরব এলাকা’ ঘোষণা

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

তিন দাবিতে ১৩ ঘণ্টা ধরে অনশনে জবি শিক্ষার্থীরা
তিন দাবিতে ১৩ ঘণ্টা ধরে অনশনে জবি শিক্ষার্থীরা

৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

চতুর্থ ধাপে একাদশে ভর্তি: বাদ পড়াদের জন্য সুখবর
চতুর্থ ধাপে একাদশে ভর্তি: বাদ পড়াদের জন্য সুখবর

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নব্বই দশকের আলোচিত নায়িকা বনশ্রী নিঃসঙ্গেই শেষ নিঃশ্বাস ত্যাগ করলেন
নব্বই দশকের আলোচিত নায়িকা বনশ্রী নিঃসঙ্গেই শেষ নিঃশ্বাস ত্যাগ করলেন

৫ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৭ সেপ্টেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৭ সেপ্টেম্বর)

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সুপার ফোরের আশা বাঁচাল বাংলাদেশ, তবে এখন কী সমীকরণ?
সুপার ফোরের আশা বাঁচাল বাংলাদেশ, তবে এখন কী সমীকরণ?

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সারের কৃত্রিম সংকট সৃষ্টির প্রতিবাদে কুড়িগ্রামে মানববন্ধন
সারের কৃত্রিম সংকট সৃষ্টির প্রতিবাদে কুড়িগ্রামে মানববন্ধন

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

স্পিনে শুরু, পেসে শেষ: কোথায় জিতল বাংলাদেশ?
স্পিনে শুরু, পেসে শেষ: কোথায় জিতল বাংলাদেশ?

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কুমিল্লায় বাসের ধাক্কায় অটোরিকশার চালকসহ নিহত ২
কুমিল্লায় বাসের ধাক্কায় অটোরিকশার চালকসহ নিহত ২

১০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
বাংলাদেশ বনাম আফগানিস্তান: পরিসংখ্যানে কে এগিয়ে?
বাংলাদেশ বনাম আফগানিস্তান: পরিসংখ্যানে কে এগিয়ে?

১৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পুলিশের ৯ কর্মকর্তাকে বাধ্যতামূলক অবসর
পুলিশের ৯ কর্মকর্তাকে বাধ্যতামূলক অবসর

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চিকিৎসার জন্য সিঙ্গাপুর গেলেন স্বাস্থ্য উপদেষ্টা
চিকিৎসার জন্য সিঙ্গাপুর গেলেন স্বাস্থ্য উপদেষ্টা

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সারাদেশে টানা বৃষ্টি নিয়ে নতুন বার্তা আবহাওয়া অফিসের
সারাদেশে টানা বৃষ্টি নিয়ে নতুন বার্তা আবহাওয়া অফিসের

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এশিয়া কাপে থ্রিলার ম্যাচে আফগানিস্তানকে হারাল বাংলাদেশ
এশিয়া কাপে থ্রিলার ম্যাচে আফগানিস্তানকে হারাল বাংলাদেশ

১০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইসরায়েল আর কোনো হামলা চালাবে না কাতারে : ট্রাম্প
ইসরায়েল আর কোনো হামলা চালাবে না কাতারে : ট্রাম্প

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাঁচ ব্যাংক একীভূত হওয়ার সিদ্ধান্ত চূড়ান্ত, বসছে প্রশাসক
পাঁচ ব্যাংক একীভূত হওয়ার সিদ্ধান্ত চূড়ান্ত, বসছে প্রশাসক

১৪ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

১৭ বিয়ে কাণ্ডে বরখাস্ত হলেন সেই বন কর্মকর্তা
১৭ বিয়ে কাণ্ডে বরখাস্ত হলেন সেই বন কর্মকর্তা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ক্যান্সারে আক্রান্ত স্বাস্থ্য উপদেষ্টার বিদেশে চিকিৎসার বিষয়টি মানবিকভাবে দেখা উচিত
ক্যান্সারে আক্রান্ত স্বাস্থ্য উপদেষ্টার বিদেশে চিকিৎসার বিষয়টি মানবিকভাবে দেখা উচিত

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আম্বানিপুত্রের চিড়িয়াখানায় অবৈধ প্রাণী-বাণিজ্য, অভিযোগ ভিত্তিহীন
আম্বানিপুত্রের চিড়িয়াখানায় অবৈধ প্রাণী-বাণিজ্য, অভিযোগ ভিত্তিহীন

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

খেলা ছিল হাতে, শেষ মুহূর্তেই ভেঙে গেল স্বপ্ন: রশিদ খান
খেলা ছিল হাতে, শেষ মুহূর্তেই ভেঙে গেল স্বপ্ন: রশিদ খান

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সুপার ফোরে যেতে বাংলাদেশের সামনে যে সমীকরণ
সুপার ফোরে যেতে বাংলাদেশের সামনে যে সমীকরণ

২১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কিছু আসনের লোভে জাতীয় স্বার্থের বাইরে গিয়ে কেউ পিআর চাইছে: সালাহউদ্দিন
কিছু আসনের লোভে জাতীয় স্বার্থের বাইরে গিয়ে কেউ পিআর চাইছে: সালাহউদ্দিন

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সুপার ফোরের আশা বাঁচাল বাংলাদেশ, তবে এখন কী সমীকরণ?
সুপার ফোরের আশা বাঁচাল বাংলাদেশ, তবে এখন কী সমীকরণ?

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ছক্কার রাজা এখন তানজিদ হাসান তামিম
ছক্কার রাজা এখন তানজিদ হাসান তামিম

১০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

চীনে আইফোন ১৭ উন্মাদনা, দাম নিয়ে কেউ ভাবছে না
চীনে আইফোন ১৭ উন্মাদনা, দাম নিয়ে কেউ ভাবছে না

১৮ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

নারায়ণগঞ্জে ৬ কারখানার বিদ্যুৎ-গ্যাস সংযোগ বিচ্ছিন্ন
নারায়ণগঞ্জে ৬ কারখানার বিদ্যুৎ-গ্যাস সংযোগ বিচ্ছিন্ন

২৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

নতুন বাংলাদেশ গড়তে চাই, যেখানে সবাই সমান অধিকার পাবে : প্রধান উপদেষ্টা
নতুন বাংলাদেশ গড়তে চাই, যেখানে সবাই সমান অধিকার পাবে : প্রধান উপদেষ্টা

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘ভাঙ্গায় আন্দোলনে ফ্যাসিস্টরা ঢুকে সহিংসতা চালিয়েছে’
‘ভাঙ্গায় আন্দোলনে ফ্যাসিস্টরা ঢুকে সহিংসতা চালিয়েছে’

২২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিসিএস পরীক্ষার জন্য কর্মসূচির সময় পরিবর্তন করল জামায়াত
বিসিএস পরীক্ষার জন্য কর্মসূচির সময় পরিবর্তন করল জামায়াত

২০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আওয়ামী লীগের ঝটিকা মিছিলে ককটেল বিস্ফোরণ, আটক ৬
আওয়ামী লীগের ঝটিকা মিছিলে ককটেল বিস্ফোরণ, আটক ৬

১৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

এলডিসি থেকে উত্তরণ ৩ বছর পিছিয়ে দিতে চায় সরকার : বাণিজ্য সচিব
এলডিসি থেকে উত্তরণ ৩ বছর পিছিয়ে দিতে চায় সরকার : বাণিজ্য সচিব

১৮ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

যে কারণে ফিলিস্তিনকে রাষ্ট্র হিসেবে স্বীকৃতি দিচ্ছে না জাপান
যে কারণে ফিলিস্তিনকে রাষ্ট্র হিসেবে স্বীকৃতি দিচ্ছে না জাপান

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এবার এনবিআরের ৫৫৫ সহকারী রাজস্ব কর্মকর্তাকে বদলি
এবার এনবিআরের ৫৫৫ সহকারী রাজস্ব কর্মকর্তাকে বদলি

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গত ১ বছরে একটা দিক থেকেও দেশ ভালো চলেনি : রুমিন ফারহানা
গত ১ বছরে একটা দিক থেকেও দেশ ভালো চলেনি : রুমিন ফারহানা

২০ ঘণ্টা আগে | টক শো

দশ বছর ধরে ছাদে পাখিদের আপ্যায়ন
দশ বছর ধরে ছাদে পাখিদের আপ্যায়ন

২১ ঘণ্টা আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

সৌদি যুবরাজকে যা বললেন ইরানের প্রেসিডেন্ট
সৌদি যুবরাজকে যা বললেন ইরানের প্রেসিডেন্ট

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঢাকার ৪ অভিজাত আবাসিক এলাকাকে ‘নীরব এলাকা’ ঘোষণা
ঢাকার ৪ অভিজাত আবাসিক এলাকাকে ‘নীরব এলাকা’ ঘোষণা

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বাংলাদেশের সঙ্গে সম্পর্ক বজায় রাখতে ভারত অঙ্গীকারবদ্ধ : হাইকমিশনার
বাংলাদেশের সঙ্গে সম্পর্ক বজায় রাখতে ভারত অঙ্গীকারবদ্ধ : হাইকমিশনার

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আবারও বেড়েছে স্বর্ণের দাম
আবারও বেড়েছে স্বর্ণের দাম

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
রাজনীতিতে উত্তাপ চায় না বিএনপি
রাজনীতিতে উত্তাপ চায় না বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

এটি সরকারি স্কুল!
এটি সরকারি স্কুল!

নগর জীবন

বগুড়ায় হচ্ছে নদীবন্দর
বগুড়ায় হচ্ছে নদীবন্দর

নগর জীবন

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

প্রধান উপদেষ্টার অনুরোধ এবং এক-এগারোর বিস্ফোরণ
প্রধান উপদেষ্টার অনুরোধ এবং এক-এগারোর বিস্ফোরণ

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপির প্রার্থী হতে চান পাঁচ নেতা
বিএনপির প্রার্থী হতে চান পাঁচ নেতা

নগর জীবন

বিএনপির বিরুদ্ধে একটি পক্ষ ষড়যন্ত্র করছে
বিএনপির বিরুদ্ধে একটি পক্ষ ষড়যন্ত্র করছে

নগর জীবন

মাঠে বিএনপিসহ অন্য দলের নেতারা
মাঠে বিএনপিসহ অন্য দলের নেতারা

নগর জীবন

চালের মূল্যবৃদ্ধিতে সাধন ফর্মুলা
চালের মূল্যবৃদ্ধিতে সাধন ফর্মুলা

প্রথম পৃষ্ঠা

বেশি কষ্টে নগর দরিদ্ররা
বেশি কষ্টে নগর দরিদ্ররা

পেছনের পৃষ্ঠা

সিলেটে চোখ রাঙাচ্ছে বন্যা
সিলেটে চোখ রাঙাচ্ছে বন্যা

পেছনের পৃষ্ঠা

নির্বাহী আদেশে দল নিষিদ্ধ করা সমর্থন করি না
নির্বাহী আদেশে দল নিষিদ্ধ করা সমর্থন করি না

প্রথম পৃষ্ঠা

অতিরিক্ত সচিবসহ ছয়জনের বিরুদ্ধে দুদকের মামলা
অতিরিক্ত সচিবসহ ছয়জনের বিরুদ্ধে দুদকের মামলা

পেছনের পৃষ্ঠা

সৌদি যুবরাজকে যা বললেন ইরানের প্রেসিডেন্ট
সৌদি যুবরাজকে যা বললেন ইরানের প্রেসিডেন্ট

পূর্ব-পশ্চিম

সব প্রাথমিক বিদ্যালয়ে ধর্মীয় শিক্ষক নিয়োগ দিতে হবে
সব প্রাথমিক বিদ্যালয়ে ধর্মীয় শিক্ষক নিয়োগ দিতে হবে

নগর জীবন

আওয়ামী লীগ সরকার শিক্ষাব্যবস্থা ধ্বংস করেছে
আওয়ামী লীগ সরকার শিক্ষাব্যবস্থা ধ্বংস করেছে

নগর জীবন

তিন মামলা থেকে অব্যাহতি পেলেন মেয়র ডা. শাহাদাত
তিন মামলা থেকে অব্যাহতি পেলেন মেয়র ডা. শাহাদাত

নগর জীবন

এনসিপি রাজশাহীর যুগ্ম সমন্বয়কের পদত্যাগ
এনসিপি রাজশাহীর যুগ্ম সমন্বয়কের পদত্যাগ

নগর জীবন

বাংলাদেশ ব্যাংকের নির্বাহী পরিচালক মেজবাউল হকের পদত্যাগ
বাংলাদেশ ব্যাংকের নির্বাহী পরিচালক মেজবাউল হকের পদত্যাগ

নগর জীবন

দ্বিতীয়বারের মতো মেরিনার হাতে আগা খান পদক
দ্বিতীয়বারের মতো মেরিনার হাতে আগা খান পদক

নগর জীবন

মার্কিনিদের মধ্যে বেড়েছে বিষণ্নতা
মার্কিনিদের মধ্যে বেড়েছে বিষণ্নতা

পূর্ব-পশ্চিম

জাফলংয়ে নিখোঁজের এক সপ্তাহ পর পর্যটকের লাশ উদ্ধার
জাফলংয়ে নিখোঁজের এক সপ্তাহ পর পর্যটকের লাশ উদ্ধার

নগর জীবন

জাতিসংঘের সতর্কবার্তা
জাতিসংঘের সতর্কবার্তা

নগর জীবন

কষ্টিপাথরের মূর্তিসহ আটক ২
কষ্টিপাথরের মূর্তিসহ আটক ২

দেশগ্রাম

শিল্পকলা একাডেমিতে নতুন মহাপরিচালক
শিল্পকলা একাডেমিতে নতুন মহাপরিচালক

নগর জীবন

গাজা সিটিতে ইসরায়েলের স্থল অভিযান, নিহত ৭৮
গাজা সিটিতে ইসরায়েলের স্থল অভিযান, নিহত ৭৮

পূর্ব-পশ্চিম

রাস্তার বেহাল দশা, জনদুর্ভোগ
রাস্তার বেহাল দশা, জনদুর্ভোগ

দেশগ্রাম

পাকিস্তানে বিস্ফোরণে পাঁচ সেনা নিহত
পাকিস্তানে বিস্ফোরণে পাঁচ সেনা নিহত

পূর্ব-পশ্চিম

দুই ব্যবসায়ীকে জরিমানা
দুই ব্যবসায়ীকে জরিমানা

দেশগ্রাম

ব্যতিক্রমী ইকোসিস্টেম বিদ্যুৎ কেন্দ্র এলাকায়
ব্যতিক্রমী ইকোসিস্টেম বিদ্যুৎ কেন্দ্র এলাকায়

পেছনের পৃষ্ঠা