শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বুধবার, ০৯ নভেম্বর, ২০১৬ আপডেট:

নতুন ইতিহাসে যুক্তরাষ্ট্র

নিউইয়র্ক প্রতিনিধি
প্রিন্ট ভার্সন
নতুন ইতিহাসে যুক্তরাষ্ট্র

পরাক্রমশালী যুক্তরাষ্ট্র প্রবেশ করছে এক নতুন ইতিহাসে। প্রথমবারের মতো একজন নারী প্রেসিডেন্ট এখন যুক্তরাষ্ট্রের দোরগোড়ায়। গতকাল সারা দিনের ভোট গ্রহণ শেষে প্রয়োজনীয় ইলেকটোরাল পয়েন্টে স্পষ্ট পার্থক্য নিয়ে এগিয়ে ছিলেন হিলারি ক্লিনটন। বাংলাদেশ সময় রাত ৩টায় ডেমোক্রেট হিলারি ক্লিনটন ২০৩ ও রিপাবলিকান ডোনাল্ড ট্রাম্প ১৬৪ ইলেকটোরাল পেয়েছিলেন। তবে যেসব সুইং স্টেটের ভোট নিয়ে ছিল বেশি চিন্তা, সেসব স্থানেও এগিয়ে যাওয়ায় হিলারি ক্লিনটনের প্রেসিডেন্ট হওয়া প্রায় নিশ্চিত। অবশ্য আজ বাংলাদেশে সূর্যোদয়ের সঙ্গে সঙ্গেই স্পষ্ট হয়ে যাচ্ছে ডোনাল্ড ট্রাম্প হোয়াইট হাউস থেকে কত দূরে অবস্থান করছেন। আর কে হচ্ছেন যুক্তরাষ্ট্রের ৪৫তম প্রেসিডেন্ট।

আন্তর্জাতিক বিভিন্ন গণমাধ্যমের প্রতিবেদন অনুসারে, মঙ্গলবার মার্কিন স্থানীয় সময় সকাল ৫টা থেকে ৬টার মধ্যে অঙ্গরাজ্যগুলোয় ভোট গ্রহণ শুরু হয়। অবশ্য নেভাদায় ভোট গ্রহণ দেরিতে শুরু করার অভিযোগে মামলা ঠুকেছে ট্রাম্প শিবির। ভোটের আগ মুহূর্তে বিভিন্ন জনমত জরিপে বলা হয়েছে, রিপাবলিকান দলের প্রার্থী ডোনাল্ড ট্রাম্পের চেয়ে ডেমোক্রেট প্রার্থী হিলারি ক্লিনটনের জয়ের সম্ভাবনা ৯০ শতাংশ। সোমবার প্রকাশিত রয়টার্সের জরিপে বলা হয়েছে, হিলারির জয়ের সম্ভাবনা গত সপ্তাহের মতোই রয়েছে। সিএনএন বিভিন্ন স্টেট থেকে তাদের প্রতিনিধির পাঠানো সংবাদের মাধ্যমে জানান দিচ্ছে হিলারির এগিয়ে থাকার খবর। ইতিমধ্যে হিলারি শিবিরে স্বস্তির আভাস মিলেছে।

এর আগে, রাত ১২টা ১ মিনিটে আনুষ্ঠানিক ভোট গ্রহণ শুরু হয় নিউ হ্যাম্পশায়ারের ছোট্ট তিন শহরে। এ তিন শহরের ফলাফলে হিলারির চেয়ে এগিয়ে ছিলেন ডোনাল্ড ট্রাম্প। তবে বড় রাজ্যগুলোয় ভোট শুরু হওয়ার পর বুথ ফেরত জরিপে হিলারির পাল্লাই ভারী দেখা যায়। ভোট শুরুর ছয় মিনিটের মধ্যে ভোট দেন হিলারি ক্লিনটন ও তার স্বামী সাবেক প্রেসিডেন্ট বিল ক্লিনটন। ভোটের সকালে হিলারি টুইট করেন, ‘বসে থাকবেন না কেউ, ভোট দিতে যান।’ আর ট্রাম্প টুইট করেন, ‘আজ আমরা আবার যুক্তরাষ্ট্রকে শ্রেষ্ঠ আসনে নেব।’

অন্য যে কোনো বারের তুলনায় এবারের নির্বাচনে ভোটারদের আগ্রহ তুঙ্গে। গতবার ৫৭ শতাংশ ভোট পড়েছিল। এবার এ সংখ্যা বেড়েছে বলে ধারণা দেওয়া হয়েছে। গতকাল বিভিন্ন ভোট কেন্দ্রেও তার প্রমাণ পাওয়া গেছে। ৬টায় ভোট শুরু হওয়ার আগে ভোটাররের দীর্ঘ লাইন দেখা গেছে। সময় বাড়ার সঙ্গে সঙ্গে তা আরও দীর্ঘ হয়েছে। অনেক কেন্দ্রে ঘণ্টার পর ঘণ্টা লাইনে দাঁড়িয়ে থাকতে দেখা যায় ভোটারদের। কিছু কিছু কেন্দ্রে দুই ব্লক পর্যন্ত লম্বা লাইন দেওয়া ভোটাররা অপেক্ষা করেন ভোটাধিকার প্রয়োগের জন্য। এর আগে আগাম ভোট দিয়েছেন ৪ কোটি ২০ লাখ মার্কিনি। আগাম ভোটে লাতিনো ভোটারদের উপস্থিতি ছিল অন্য যে কোনো বারের তুলনায় বেশি। আরিজোনা অঙ্গরাজ্যে গতবারের তুলনায় লাতিনো ভোটারদের উপস্থিতি ২ শতাংশ বেড়ে হয়েছে ১৩ শতাংশ। টেক্সাসে বেড়েছে ২৬ শতাংশ। আর ফ্লোরিডায় বেড়েছে নজিরবিহীন ১৫২ শতাংশ। ডেমোক্রেট দলের প্রার্থী হিলারি ক্লিনটন তার স্বামী বিল ক্লিনটনের সঙ্গে ভোট শুরু হওয়ার কিছুক্ষণের মধ্যে নিউইয়র্কে তাদের বাড়ির পাশের চাপ্পাকুয়ায় ভোট দেন। এ সময় উপস্থিত ভোটাররা উচ্ছ্বসিত হয়ে ওঠেন। হিলারি হাত নেড়ে জবাব দেন। কয়েকজন ভোটারকে জড়িয়ে ধরেন। হিলারির রানিংমেট ভাইস প্রেসিডেন্ট প্রার্থী টিম কেইন নিজের শহর রিচমন্ডে সস্ত্রীক ভোট দেন। ভোর ৬টায় তিনি নিকটতম কেন্দ্রে গিয়ে ভোট দিতে উপস্থিত হন।

নির্বাচন সামনে রেখে মার্কিন কর্তৃপক্ষ নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে সবরকম ব্যবস্থা গ্রহণ করে। নিউইয়র্কের ১ হাজার ২০৫ ভোট কেন্দ্রের নিরাপত্তায় ৫ হাজার পুলিশ মোতায়েন করা হয়। এর মধ্যে অনেকের কাছে ছিল স্বয়ংক্রিয় অস্ত্র এবং বিস্ফোরক শনাক্তকরণ যন্ত্র। যুক্তরাষ্ট্রের আইন মন্ত্রণালয় ঘোষণা দেয়, তাদের নাগরিক অধিকার বিভাগ ২৮টি অঙ্গরাজ্যে ৫ শতাধিক ভোট পর্যবেক্ষক নিয়োগ করেছে। এ ছাড়া ভোট কেন্দ্রগুলোয় উপস্থিত ছিলেন ভোটাধিকার কর্মী, রক্ষণশীল ওয়াচডগস ও আন্তর্জাতিক পর্যবেক্ষকরা। ইউরোপ ও লাতিন আমেরিকা থেকে যাওয়া পর্যবেক্ষকরা ভোট কেন্দ্রগুলো পরিদর্শন করেন। ভোট চলাকালে বিশ্বগণমাধ্যম সরাসরি ভোটের আপডেট প্রচার করেছে। উৎসবমুখর পরিবেশে নারী, পুরুষ, ছেলে, বুড়ো সবাই গতকাল ছুটেছেন নিকটস্থ ভোট কেন্দ্রে। ইতিহাস রচনা করে মার্কিনিরা ব্যালটে বেছে নিয়েছেন নিজেদের নতুন প্রেসিডেন্ট। এটা শুধু মার্কিনিদের জন্য নয়, গোটা বিশ্বের জন্য এক নতুন যুগের সূচনা। সে কারণেই মার্কিন মুলুকে চোখ ছিল পুরো বিশ্বের। এ ইতিহাসের সাক্ষী মার্কিনিদের পাশাপাশি বিশ্বনাগরিকরাও।নানা কারণেই এবারের মার্কিন নির্বাচন ইতিহাস। সোয়া দুইশ বছরের স্বাধীন যুক্তরাষ্ট্রে কোনো নারী প্রেসিডেন্ট হতে পারেননি। এবার হলে নতুন ইতিহাসেই ঢুকে যাবে আমেরিকা। অবশ্য হিলারিকে ফার্স্ট লেডি, সিনেটর এবং পররাষ্ট্রমন্ত্রীর ভূমিকায় দেখেছে বিশ্ব। ইলিনয় অঙ্গরাজ্যের প্রধান শহর শিকাগো থেকে ১৫ মাইল উত্তর-পশ্চিমে পার্ক রিজ শহরে ১৯৪৭ সালের ২৬ অক্টোবর হিলারির জন্ম। বাবা হিউ রডহ্যাম ছিলেন নৌবাহিনীতে, দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধেও তিনি অংশ নিয়েছিলেন। ইলিনয়ের মেইন ইস্ট হাইস্কুলে চার বছর পড়েন হিলারি। এক বছর পড়েন মেইন সাউথ হাইস্কুলে। ছিলেন গার্ল স্কাউট। স্কুলে মেয়েদের ফুটবল লিগেও খেলেছেন। ১৯৬৯ সালে ওয়েলেসলি কলেজের সিনিয়র ক্লাস প্রেসিডেন্ট পদে নির্বাচিত হন। একই বছর কলেজের সমাবর্তন অনুষ্ঠানে প্রথম শিক্ষার্থী হিসেবে বক্তৃতা দিতে তাকেই বাছাই করেন সহপাঠীরা। কলেজে পড়ার সময় হিলারি একবার লাইফ ম্যাগাজিনের প্রচ্ছদেও স্থান পেয়েছিলেন। এর পরই ইতিহাস হিলারি। হয়েছেন সিনেটর, ফার্স্ট লেডি ও ওবামার প্রথম রাষ্ট্রপতি মেয়াদে পররাষ্ট্রমন্ত্রী। এতক্ষণে ভোটে জয়ী হলে প্রথম মার্কিন প্রেসিডেন্ট। অন্যদিকে রিপাবলিকান প্রার্থীর রাজনীতিতে কোনো হাতেখড়ি নেই। জন্মেছেন নিউইয়র্কের রিয়েল এস্টেট টাইকুন ফ্রেডরিক ট্রাম্প পরিবারে। পাঁচ সন্তানের মধ্যে চতুর্থ ডোনাল্ডের ১৯৪৬ সালের ১৪ জুন কুইন্সে জন্ম। বাবা ফ্রেডরিক কুইন্স, স্টাটান আইল্যান্ড আর ব্রুকলিন এলাকায় সাধারণ মধ্যবিত্তদের জন্য অ্যাপার্টমেন্ট বানাতেন। অভিবাসীবিরোধী ইমেজ গড়ে তোলা ট্রাম্পের মা একজন স্কটিশ বংশোদ্ভূত; ছুটিতে নিউইয়র্ক বেড়াতে এসে ফ্রেডরিকের সঙ্গে পরিচয় হয়েছিল তার। ধনীর ঘরে জন্ম নিলেও ছোটবেলায় বাবার প্রতিষ্ঠানে সর্বনিম্নস্তরে কাজ করে অভিজ্ঞতা সঞ্চয় করেন ডোনাল্ড। ছোটবেলা থেকেই পরিচিতি পান উদ্যমী আর আগ্রাসী হিসেবে। স্কুলে বেয়াড়াপনার ধারাবাহিক অভিযোগের মধ্যে ১৩ বছর বয়সে তাকে পাঠানো হয় সামরিক একাডেমিতে। এরপর নিজে বনে যান পুরোদস্তুর সফল ব্যবসায়ী। রিপাবলিকান দলের বড় অর্থদাতা। সেই অর্থদাতা থেকেই তিনি প্রেসিডেন্ট পদে প্রতিদ্বন্দ্বিতার ঘোষণা দেন। রিপাবলিকান দলের ১৭ জন প্রার্থীকে পরাজিত করে প্রার্থিতা ছিনিয়ে নেন। পুরোদস্তুর রাজনীতিবিদ না হয়েও যদি আজ তিনি নির্বাচিত হন তবে এটা হবে অন্যরকম ইতিহাস।

এই বিভাগের আরও খবর
নিবন্ধন পেল এনসিপি ও বাসদ মার্কসবাদী
নিবন্ধন পেল এনসিপি ও বাসদ মার্কসবাদী
বাংলাদেশ-কাতার সশস্ত্র বাহিনীর চুক্তি স্বাক্ষর
বাংলাদেশ-কাতার সশস্ত্র বাহিনীর চুক্তি স্বাক্ষর
প্রতি ১০ শিশুর ৪ জনের রক্তে সিসার মাত্রা উদ্বেগজনক
প্রতি ১০ শিশুর ৪ জনের রক্তে সিসার মাত্রা উদ্বেগজনক
নারী কাবাডি বিশ্বকাপের ট্রফি উন্মোচন
নারী কাবাডি বিশ্বকাপের ট্রফি উন্মোচন
নৈরাজ্য রুখে দাঁড়াতে হবে
নৈরাজ্য রুখে দাঁড়াতে হবে
আলেমদের নিয়ে অশোভন মন্তব্য নয়
আলেমদের নিয়ে অশোভন মন্তব্য নয়
অর্থনৈতিক পরিস্থিতির উন্নতি
অর্থনৈতিক পরিস্থিতির উন্নতি
ইসলামী ব্যাংক থেকে এক পরিবার তুলেছে ৫০ হাজার কোটি
ইসলামী ব্যাংক থেকে এক পরিবার তুলেছে ৫০ হাজার কোটি
গণতন্ত্রের লড়াইয়ে ভাসানী পথপ্রদর্শক
গণতন্ত্রের লড়াইয়ে ভাসানী পথপ্রদর্শক
ইসিকে শক্ত থাকার পরামর্শ দলগুলোর
ইসিকে শক্ত থাকার পরামর্শ দলগুলোর
সরকারকে নিরপেক্ষতার আহ্বান আট দলের
সরকারকে নিরপেক্ষতার আহ্বান আট দলের
আগুন সন্ত্রাসীদের গুলির নির্দেশ
আগুন সন্ত্রাসীদের গুলির নির্দেশ
সর্বশেষ খবর
কঙ্গোয় তামা–কোবাল্ট খনিতে সেতু ধসে নিহত ৩২ শ্রমিক
কঙ্গোয় তামা–কোবাল্ট খনিতে সেতু ধসে নিহত ৩২ শ্রমিক

১ সেকেন্ড আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঐক্যেই উত্থান, অনৈক্যে পতন
ঐক্যেই উত্থান, অনৈক্যে পতন

৩ মিনিট আগে | মুক্তমঞ্চ

ভারতকে লজ্জায় ফেলে পাকিস্তানের সহজ জয়
ভারতকে লজ্জায় ফেলে পাকিস্তানের সহজ জয়

৭ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

লেবাননে ইসরায়েলের ড্রোন হামলা : নিহত ১
লেবাননে ইসরায়েলের ড্রোন হামলা : নিহত ১

১০ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাভারে ফের পার্কিং করা বাসে আগুন
সাভারে ফের পার্কিং করা বাসে আগুন

২৩ মিনিট আগে | নগর জীবন

ভেনেজুয়েলায় সামরিক হামলা নিয়ে মনস্থির করে ফেলেছি: ট্রাম্প
ভেনেজুয়েলায় সামরিক হামলা নিয়ে মনস্থির করে ফেলেছি: ট্রাম্প

৩৪ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অধীনদের নামাজের আদেশ দেওয়ার গুরুত্ব
অধীনদের নামাজের আদেশ দেওয়ার গুরুত্ব

৩৭ মিনিট আগে | ইসলামী জীবন

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৭ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৭ নভেম্বর)

৪৮ মিনিট আগে | জাতীয়

বিশ্বকাপের আশা টিকিয়ে রাখল আয়ারল্যান্ড
বিশ্বকাপের আশা টিকিয়ে রাখল আয়ারল্যান্ড

৫৮ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

ইউক্রেনের আরও দুটি গ্রাম দখলের দাবি রাশিয়ার
ইউক্রেনের আরও দুটি গ্রাম দখলের দাবি রাশিয়ার

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যে বনে এলিয়েন নামে!
যে বনে এলিয়েন নামে!

৩ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

১৩ হাজার ফুট উচ্চতায় বিমানঘাঁটি,
মুখোমুখি ভারত-চীন
১৩ হাজার ফুট উচ্চতায় বিমানঘাঁটি, মুখোমুখি ভারত-চীন

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শাড়ি-নিয়ে ঝগড়া, বিয়ের এক ঘণ্টা আগে হবু স্ত্রীকে হত্যা!
শাড়ি-নিয়ে ঝগড়া, বিয়ের এক ঘণ্টা আগে হবু স্ত্রীকে হত্যা!

৪ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

ভ্রমণ নিষেধাজ্ঞায় থাকা দেশের নাগরিকরা গ্রিন কার্ডও পাবে না?
ভ্রমণ নিষেধাজ্ঞায় থাকা দেশের নাগরিকরা গ্রিন কার্ডও পাবে না?

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কেন ধনী যুক্তরাষ্ট্রের লাখ লাখ মানুষ এখনও খালি পেটে ঘুমায়?
কেন ধনী যুক্তরাষ্ট্রের লাখ লাখ মানুষ এখনও খালি পেটে ঘুমায়?

৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

তোলগা আকাশ প্রতিরক্ষার সফল পরীক্ষা চালাল তুরস্ক
তোলগা আকাশ প্রতিরক্ষার সফল পরীক্ষা চালাল তুরস্ক

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দারুণ জয়ে বাছাইপর্ব শেষ করল ফ্রান্স
দারুণ জয়ে বাছাইপর্ব শেষ করল ফ্রান্স

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কেইনের জোড়া গোলে শেষ ম্যাচেও জয় ইংল্যান্ডের
কেইনের জোড়া গোলে শেষ ম্যাচেও জয় ইংল্যান্ডের

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইস্তিগফার পাপ মোচন ও আত্মশুদ্ধির মাধ্যম
ইস্তিগফার পাপ মোচন ও আত্মশুদ্ধির মাধ্যম

৬ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

যুক্তরাজ্যে স্থায়ী বসবাসের সুযোগ পেতে থাকতে হবে ২০ বছর!
যুক্তরাজ্যে স্থায়ী বসবাসের সুযোগ পেতে থাকতে হবে ২০ বছর!

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কেরানীগঞ্জে ডাম্পিং এলাকায় অগ্নিসংযোগ
কেরানীগঞ্জে ডাম্পিং এলাকায় অগ্নিসংযোগ

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মেসির চোখ এখনও বিশ্বকাপে!
মেসির চোখ এখনও বিশ্বকাপে!

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ধামরাইয়ে পার্কিং করা বাসে দুর্বৃত্তদের আগুন
ধামরাইয়ে পার্কিং করা বাসে দুর্বৃত্তদের আগুন

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জবি ছাত্রদলের যুগ্ম আহ্বায়ক হলেন সেই কারানির্যাতিত খাদিজা
জবি ছাত্রদলের যুগ্ম আহ্বায়ক হলেন সেই কারানির্যাতিত খাদিজা

৭ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

রাজধানীতে একের পর এক ককটেল বিস্ফোরণ
রাজধানীতে একের পর এক ককটেল বিস্ফোরণ

৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

টঙ্গীতে সাউন্ড গ্রেনেড বিস্ফোরণ
টঙ্গীতে সাউন্ড গ্রেনেড বিস্ফোরণ

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আগুন সন্ত্রাসীদের গুলির নির্দেশ
আগুন সন্ত্রাসীদের গুলির নির্দেশ

৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

তুরস্ক গাজার দায়িত্ব নিতে প্রস্তুত: হাকান ফিদান
তুরস্ক গাজার দায়িত্ব নিতে প্রস্তুত: হাকান ফিদান

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

উপদেষ্টা রিজওয়ানার বাসার সামনে ককটেল বিস্ফোরণ
উপদেষ্টা রিজওয়ানার বাসার সামনে ককটেল বিস্ফোরণ

৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বিশ্ববিদ্যালয়গুলোতে হস্তক্ষেপ করার অভিযোগ মোদি প্রশাসনের বিরুদ্ধে!
বিশ্ববিদ্যালয়গুলোতে হস্তক্ষেপ করার অভিযোগ মোদি প্রশাসনের বিরুদ্ধে!

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
মেহজাবীনের বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা জারি
মেহজাবীনের বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা জারি

১৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

মিস ইউনিভার্স মঞ্চের কঠিন বাস্তবতার কথা জানালেন বাংলাদেশের মিথিলা
মিস ইউনিভার্স মঞ্চের কঠিন বাস্তবতার কথা জানালেন বাংলাদেশের মিথিলা

২১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

আত্মসমর্পণ করে জামিন পেলেন অভিনেত্রী মেহজাবীন
আত্মসমর্পণ করে জামিন পেলেন অভিনেত্রী মেহজাবীন

১৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

আইপিএলে কে কোন দলে, দেখুন পূর্ণাঙ্গ স্কোয়াড
আইপিএলে কে কোন দলে, দেখুন পূর্ণাঙ্গ স্কোয়াড

২০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

স্থগিত হওয়া সকল পদে ফিরলেন বিএনপি নেতা মাসুদ তালুকদার
স্থগিত হওয়া সকল পদে ফিরলেন বিএনপি নেতা মাসুদ তালুকদার

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

রায়ের পর হাসিনার বিরুদ্ধে ইন্টারপোলে গ্রেফতারি পরোয়ানা জারির আবেদন হবে : প্রসিকিউটর
রায়ের পর হাসিনার বিরুদ্ধে ইন্টারপোলে গ্রেফতারি পরোয়ানা জারির আবেদন হবে : প্রসিকিউটর

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কাদের সিদ্দিকীকে সঙ্গে নিয়ে আদালতে হাজিরা দিলেন লতিফ সিদ্দিকী
কাদের সিদ্দিকীকে সঙ্গে নিয়ে আদালতে হাজিরা দিলেন লতিফ সিদ্দিকী

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

'দাউদের মাদক পার্টিতে নোরা', পুলিশের নজরে অভিনেত্রী
'দাউদের মাদক পার্টিতে নোরা', পুলিশের নজরে অভিনেত্রী

২১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

বিয়ের আশায় ১৭ দিনের নবজাতককে হত্যা করল ৪ খালা
বিয়ের আশায় ১৭ দিনের নবজাতককে হত্যা করল ৪ খালা

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাঁচ ব্যাংক একীভূতকরণের বিকল্প ছিল না : গভর্নর
পাঁচ ব্যাংক একীভূতকরণের বিকল্প ছিল না : গভর্নর

১৯ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

রায় ঘোষণাকে কেন্দ্র করে ট্রাইব্যুনাল এলাকায় সেনা মোতায়েন চেয়ে চিঠি
রায় ঘোষণাকে কেন্দ্র করে ট্রাইব্যুনাল এলাকায় সেনা মোতায়েন চেয়ে চিঠি

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

স্কুল-কলেজের সভাপতির দায়িত্বে ইউএনও–ডিসি
স্কুল-কলেজের সভাপতির দায়িত্বে ইউএনও–ডিসি

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আলেমদের নিয়ে অশোভন মন্তব্য না করার আহ্বান জামায়াত আমিরের
আলেমদের নিয়ে অশোভন মন্তব্য না করার আহ্বান জামায়াত আমিরের

১৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

দেশের বাজারে কমেছে স্বর্ণের দাম
দেশের বাজারে কমেছে স্বর্ণের দাম

২৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

অনিয়মের প্রমাণ পায়নি বিসিবি
অনিয়মের প্রমাণ পায়নি বিসিবি

১৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ট্রাইব্যুনালে যে রায় হোক তা কার্যকর হবে : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
ট্রাইব্যুনালে যে রায় হোক তা কার্যকর হবে : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রবাসীরা প্রথমবারের মতো যে পদ্ধতিতে ভোট দেবেন
প্রবাসীরা প্রথমবারের মতো যে পদ্ধতিতে ভোট দেবেন

২৩ ঘণ্টা আগে | পরবাস

সবাই ছেড়ে চলে যাচ্ছে: অমিতাভ বচ্চন
সবাই ছেড়ে চলে যাচ্ছে: অমিতাভ বচ্চন

২২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

আরও এক বিচারপতির পদত্যাগ, বিচারবিভাগীয় ‘সঙ্কটের’ পথে পাকিস্তান!
আরও এক বিচারপতির পদত্যাগ, বিচারবিভাগীয় ‘সঙ্কটের’ পথে পাকিস্তান!

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঢাকা-গোপালগঞ্জসহ চার জেলায় নিরাপত্তার দায়িত্বে বিজিবি
ঢাকা-গোপালগঞ্জসহ চার জেলায় নিরাপত্তার দায়িত্বে বিজিবি

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অনিবন্ধিত মোবাইল ব্যবহারকারীদের জন্য সুখবর দিল বিটিআরসি
অনিবন্ধিত মোবাইল ব্যবহারকারীদের জন্য সুখবর দিল বিটিআরসি

১৫ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

সোভিয়েত যুগের মতো রাশিয়া আবারও বিশ্বে প্রভাববলয় গড়ে তুলছে
সোভিয়েত যুগের মতো রাশিয়া আবারও বিশ্বে প্রভাববলয় গড়ে তুলছে

২৩ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

রাজধানীতে একের পর এক ককটেল বিস্ফোরণ
রাজধানীতে একের পর এক ককটেল বিস্ফোরণ

৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

হরমুজ প্রণালীতে তেলবাহী ট্যাংকার আটক করেছে ইরান
হরমুজ প্রণালীতে তেলবাহী ট্যাংকার আটক করেছে ইরান

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনার রায় সরাসরি সম্প্রচার করবে বিটিভি
শেখ হাসিনার রায় সরাসরি সম্প্রচার করবে বিটিভি

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

২৬ বাংলাদেশি নিয়ে লিবিয়া উপকূলে নৌকাডুবি, চারজনের মৃত্যু
২৬ বাংলাদেশি নিয়ে লিবিয়া উপকূলে নৌকাডুবি, চারজনের মৃত্যু

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজীপুর মহানগর পুলিশে নতুন কমিশনার, ৬ জেলার এসপি বদলি
গাজীপুর মহানগর পুলিশে নতুন কমিশনার, ৬ জেলার এসপি বদলি

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১২৪ রানের ছোট লক্ষ্য পূরণে ব্যর্থ ভারত, ঘরের মাঠেই লজ্জার হার
১২৪ রানের ছোট লক্ষ্য পূরণে ব্যর্থ ভারত, ঘরের মাঠেই লজ্জার হার

১৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

‘ফ্যাসিস্ট হাসিনার গণহত্যার রায় ঘিরে একটি মহল নৈরাজ্য সৃষ্টির পাঁয়তারা করছে’
‘ফ্যাসিস্ট হাসিনার গণহত্যার রায় ঘিরে একটি মহল নৈরাজ্য সৃষ্টির পাঁয়তারা করছে’

১৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সোমবার সারা দেশে যানবাহন চলবে : পরিবহন শ্রমিক ফেডারেশন
সোমবার সারা দেশে যানবাহন চলবে : পরিবহন শ্রমিক ফেডারেশন

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
আন্ডার সঙ্গে ডান্ডার বন্ধন, সর্বনাশের সাত লক্ষণ
আন্ডার সঙ্গে ডান্ডার বন্ধন, সর্বনাশের সাত লক্ষণ

সম্পাদকীয়

শেখ হাসিনার রায় আজ
শেখ হাসিনার রায় আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

অপেক্ষা ৬৩ আসনে
অপেক্ষা ৬৩ আসনে

প্রথম পৃষ্ঠা

ভোটের আগে পদোন্নতি নয়
ভোটের আগে পদোন্নতি নয়

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

কারসাজির ‘অক্টোপাস’ চসিক নির্বাহী
কারসাজির ‘অক্টোপাস’ চসিক নির্বাহী

পেছনের পৃষ্ঠা

ইসলামী ব্যাংক থেকে এক পরিবার তুলেছে ৫০ হাজার কোটি
ইসলামী ব্যাংক থেকে এক পরিবার তুলেছে ৫০ হাজার কোটি

প্রথম পৃষ্ঠা

সারা দেশে আগুন ককটেল বোমা
সারা দেশে আগুন ককটেল বোমা

প্রথম পৃষ্ঠা

কঠিন চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় প্রস্তুত থাকুন : সেনাপ্রধান
কঠিন চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় প্রস্তুত থাকুন : সেনাপ্রধান

প্রথম পৃষ্ঠা

দেখা মিলল বকফুলের
দেখা মিলল বকফুলের

পেছনের পৃষ্ঠা

সারা দেশে মেডিকেল টেকনোলজিস্ট ফোরামের কর্মবিরতির হুঁশিয়ারি
সারা দেশে মেডিকেল টেকনোলজিস্ট ফোরামের কর্মবিরতির হুঁশিয়ারি

নগর জীবন

ক্লোজডোর অনুশীলনে ভারত
ক্লোজডোর অনুশীলনে ভারত

মাঠে ময়দানে

এবার নতুন শাকিব খান
এবার নতুন শাকিব খান

শোবিজ

রুনা লায়লা সুরের ইন্দ্রজালে জীবন্ত কিংবদন্তি
রুনা লায়লা সুরের ইন্দ্রজালে জীবন্ত কিংবদন্তি

শোবিজ

নতুন বাংলাদেশে পুরোনো দুর্নীতি
নতুন বাংলাদেশে পুরোনো দুর্নীতি

প্রথম পৃষ্ঠা

লাল ড্রাগনে স্বপ্নপূরণ
লাল ড্রাগনে স্বপ্নপূরণ

পেছনের পৃষ্ঠা

হামজার বাকি শুধু গোল কিপিং!
হামজার বাকি শুধু গোল কিপিং!

মাঠে ময়দানে

দর্শক মাতালেন কনা
দর্শক মাতালেন কনা

শোবিজ

৯৩ রানে অলআউট ভারত
৯৩ রানে অলআউট ভারত

মাঠে ময়দানে

কার অপেক্ষায় মাহি?
কার অপেক্ষায় মাহি?

শোবিজ

এনএসসিতে চিঠি পাঠানোর কথা অস্বীকার শিখার
এনএসসিতে চিঠি পাঠানোর কথা অস্বীকার শিখার

মাঠে ময়দানে

ঋণ পেতে ঘাম ঝরে নারী উদ্যোক্তাদের
ঋণ পেতে ঘাম ঝরে নারী উদ্যোক্তাদের

পেছনের পৃষ্ঠা

শুভ জন্মদিন রুনা লায়লা
শুভ জন্মদিন রুনা লায়লা

শোবিজ

সেনেগালকে প্রথম হারাল ব্রাজিল
সেনেগালকে প্রথম হারাল ব্রাজিল

মাঠে ময়দানে

১৩ মাস পর মিরপুরে ফিরছে টেস্ট
১৩ মাস পর মিরপুরে ফিরছে টেস্ট

মাঠে ময়দানে

বিশ্বকাপ কাবাডির ট্রফি উন্মোচন
বিশ্বকাপ কাবাডির ট্রফি উন্মোচন

মাঠে ময়দানে

সরকারকে নিরপেক্ষতার আহ্বান আট দলের
সরকারকে নিরপেক্ষতার আহ্বান আট দলের

প্রথম পৃষ্ঠা

নতুন পে-স্কেল নিয়ে বাড়ছে ক্ষোভ
নতুন পে-স্কেল নিয়ে বাড়ছে ক্ষোভ

পেছনের পৃষ্ঠা

বাংলাদেশ-কাতার সশস্ত্র বাহিনীর চুক্তি স্বাক্ষর
বাংলাদেশ-কাতার সশস্ত্র বাহিনীর চুক্তি স্বাক্ষর

প্রথম পৃষ্ঠা

দলবদ্ধ ধর্ষণে গ্রেপ্তার
দলবদ্ধ ধর্ষণে গ্রেপ্তার

দেশগ্রাম