শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বুধবার, ০৯ নভেম্বর, ২০১৬ আপডেট:

লেখকের অন্য চোখ

আমার প্রথম আবৃত্তি সুকান্তের কবিতা

সমরেশ মজুমদার
Not defined
প্রিন্ট ভার্সন
আমার প্রথম আবৃত্তি সুকান্তের কবিতা

আমি প্রথম গোটা কবিতা  মুখস্থ করেছিলাম ছয় বছর বয়সে। তখন আমি জলপাইগুড়ির জিলা স্কুলে ভর্তি হয়েছি। পুজো বা গরমের ছুটি বটেই, বড়দিনের ছোট্ট ছুটিতেও শহর ছেড়ে চা-বাগানে বাবা-মায়ের কাছে গিয়ে থাকি। কিন্তু ওই বয়সেই সতী মাস্টারমশাইয়ের সঙ্গে আলাপ হয়ে গেল। রোগা, খাটো, আধময়লা পাজামা-পাঞ্জাবি পরা, ঘন ঘন নস্যি নেওয়া মানুষটির নেশা ছিল কখনো ঘরের খেয়ে, কখনো না খেয়ে, বনের মোষ তাড়ানো। স্থানীয় জুনিয়র স্কুলের শিক্ষক সতী মাস্টারমশাইয়ের ধ্যানজ্ঞান ছিল শিশুবালকদের মনের অন্ধকার দূর করা। যেখানে একদা ভবানী মাস্টারমশাইয়ের পাঠশালা ছিল, যেখানে দুর্গাপূজা হয়, স্টেজ বেঁধে নাটক করান সতী মাস্টারমশাই তারই সামনে। আর এসব যখন কিছুই থাকে না, তখন তিনি আমাদের মতো কয়েকজনকে নিয়ে মাঠের ওপর বসে গল্প বলতেন, ‘এই পৃথিবীটা বিশাল। তাকে ভাগ করা হয়েছে কয়েকটা মহাদেশে। সেই মহাদেশে কত দেশ। তা হলে বুঝতে পারছ সেই সব দেশে কত মানুষ থাকে। আমরাও আছি। এক দেশের মানুষ অন্য দেশের ভাষা বুঝি না, আমরা ভাত-ডাল-মাছ খাই, বেশির ভাগই তা না-খেয়ে অন্য খাবার খায়। কিন্তু পৃথিবীর সব মানুষের মধ্যে খুব মিল আছে। সবাই আনন্দ হলে হাসে, দুঃখ পেলে কাঁদে। পৃথিবীর সব মা তার সন্তানকে আগলে রাখে, দ্যাখে যাতে তার কোনো কষ্ট না হয়। আমাদের বুকের ভিতর যে হূদয়, তা পৃথিবীর সব মানুষের একই রকম আছে। এই মানুষদের মাত্র দুটো ভাগে ভাগ করা যায়। এক. যাদের সামর্থ্য আছে, দুই. যাদের নেই।’ আমরা জুলজুল করে দেখতাম আর কান খাড়া করে শুনতাম, একজন জিজ্ঞাসা করেছিল, ‘সামর্থ্য মানে কী?’ ‘সামর্থ্য হলো যাদের অর্থ আছে, ক্ষমতা আছে। যে কোনো সমস্যা তারা তাই সমাধান করে ফেলে সহজে। যাদের নেই তারা অসহায় হয়ে পড়ে থাকে। শুনলে তোমরা অবাক হবে পৃথিবীর দশ ভাগ মানুষের মধ্যে সাড়ে নয় ভাগ মানুষ অসহায়, তাদের কিছু নেই।’ ‘কেন নেই? ওরা কি কাজকর্ম করে না?’ কেউ সরল প্রশ্ন করেছিল। অবাক চোখে তাকিয়েছিলেন সতী মাস্টার, প্রশ্ন যে করেছিল তার মুখের দিকে। তারপর হেসে বলেছিলেন, ‘খুব ভালো প্রশ্ন। এর উত্তরটা যেভাবে দেওয়া উচিত তা দিলে তোমরা বুঝবে না। তবু বলি, অসহায় মানুষরাও চেষ্টা করে ভালোভাবে বেঁচে থাকতে। কিন্তু ওই মুষ্টিমেয় অর্থবান তাদের দাবিয়ে রাখে। তাদের চেষ্টা সফল হতে দেয় না। কিন্তু এটা কি ঠিক?’ আমরা সবাই একসঙ্গে চেঁচাতাম, ‘না, ঠিক না।’

মাথা নাড়তেন তিনি, ‘এই জন্য আমরা চাই পৃথিবীর সব মানুষ একশ্রেণিতে থাকুক। কেউ খাবার নষ্ট করবে, আর বহু মানুষ খাবার পাবে না, এ যেন না হয়। এই পৃথিবীতে মানুষের মধ্যে কোনো ভেদাভেদ থাকবে না। আমি একটা কবিতা আবৃত্তি করছি, তোমরা মন দিয়ে শোনো।’ সতী মাস্টারমশাই সোজা হয়ে বসে গলা খুলে আবৃত্তি করতে লাগলেন, ‘যে শিশু ভূমিষ্ঠ হলো আজ রাত্রে/তার মুখে খবর পেলাম।’ কিছুই বুঝিনি ওই বয়সে। কিন্তু ওর বলার ধরনে এবং কোনো কোনো শব্দে আমি রোমাঞ্চিত হয়েছিলাম। পরপর তিন দিন শুনেই কবিতাটা মুখস্থ হয়ে গিয়েছিল। একদিন আমি সতী মাস্টারমশাইকে নকল করে আবৃত্তি করলাম গোটা কবিতা। আমাকে জড়িয়ে ধরলেন তিনি আনন্দে। ওর বুকের কাছে আসতেই আমি নস্যির গন্ধ পেলাম। স্বীকার করছি, সেই মুহূর্তে গন্ধটা আমার ভালো লাগেনি। কিন্তু যত দিন গিয়েছে, আজও ওই গন্ধের স্মৃতি অদ্ভুত ভালো লাগা তৈরি করে চোখ বন্ধ করলেই।

সতী মাস্টারমশাই জিজ্ঞাসা করলেন, ‘কবিতাটা কার লেখা জানিস?’

মাথা নেড়ে নিঃশব্দে না বললাম।

‘কবি সুকান্ত ভট্টাচার্য। অসহায়, নির্যাতিত মানুষের কথা ওঁর কবিতায় বলেছেন।’

জীবনানন্দ দূরের কথা, রবীন্দ্রনাথ নয়, আমার প্রথম আবৃত্তি সুকান্ত ভট্টাচার্যের কবিতা, যা সম্ভব হয়েছিল সতী মাস্টারমশাইয়ের জন্যই।

এরপরে প্রতি বছর যখনই চা-বাগানে গিয়েছি ততবারই মানুষটার কাছে ছুটেছি। যখন কিশোরবেলা তখন জেনেছি কার্ল মার্কসের কথা, গোর্কির ‘মা’ পড়েছি। স্বাধীনতার আগে পরে এদেশে কিছু মানুষ ছিলেন, যারা কমিউনিজমে আস্থা রাখতেন এবং নিজের বা পরিবারের কথা না ভেবে মানুষের জন্য কাজ করতেন শূন্য হাত সত্ত্বেও।

সেসব মানুষ কোথায় হারিয়ে গেলেন। আজকের কমিউনিস্টদের দেখে বারবার সতী মাস্টারমশাইয়ের কথা মনে পড়ে। শুধু সুকান্ত নয়, গণনাট্যের গান থেকে রবীন্দ্রনাথ তার কাছ থেকেই আমার জানা। কলকাতায় পড়তে এলাম। ছুটিতে যেতেই বললেন, “একটা পত্রিকা বের করব। নাম দিয়েছি ‘পাবক’। পাবক মানে আগুন। কিন্তু জলপাইগুড়িতে ভালো ছাপা হয় না। তোমাকে দায়িত্ব নিয়ে কলকাতা থেকে প্রকাশ করতে হবে। ৬০ পাতার কাগজ ছাপতে ওখানে কত খরচ তা ফিরে গিয়েই জানাবে।”

ফিরে এসে খোঁজ করতে করতে বিখ্যাত প্রকাশক প্রসূন বসুকে পেয়ে গেলাম। তিনি বাজেট করে দিলে সতী মাস্টারমশাই ওই টাকা পাঠিয়ে দিলেন। একদম নভিস আমি প্রসূন বসুর সাহায্যে কাগজ ছেপে ওর কাছে পৌঁছে দিতেই আমাকে জড়িয়ে ধরলেন। অত আনন্দিত হতে ওকে দেখিনি কখনো। শেষের দিকে যোগাযোগ কমে এসেছিল। উনি চলে গিয়েছিলেন ময়নাগুড়িতে। শুনেছিলাম আমাদের যেভাবে শিক্ষিত করতে চেষ্টা করেছিলেন, ওখানে গিয়ে বাচ্চাদের নিয়ে সেই চেষ্টাই করে গিয়েছেন। ঘামে-ভেজা পাঞ্জাবিতে যে নস্যির গন্ধ ছিল তার আকর্ষণ একটুও কমেনি, মানুষটির চলে যাওয়ার পরেও।

এই বিভাগের আরও খবর
ছুটির ঘোষণা
ছুটির ঘোষণা
পুলিশকে জনবান্ধব করতে সংস্কারের বিকল্প নেই
পুলিশকে জনবান্ধব করতে সংস্কারের বিকল্প নেই
দেড় বছরে ১ লাখ ১৮ হাজার রোহিঙ্গা পালিয়ে এসেছে
দেড় বছরে ১ লাখ ১৮ হাজার রোহিঙ্গা পালিয়ে এসেছে
এখনো মর্গে নামপরিচয়হীন ছয় শহীদ
এখনো মর্গে নামপরিচয়হীন ছয় শহীদ
যে প্রক্রিয়ায় ক্ষমা করতে পারবেন রাষ্ট্রপতি
যে প্রক্রিয়ায় ক্ষমা করতে পারবেন রাষ্ট্রপতি
বরদাশত নয় ইসলামবিরোধী কার্যকলাপ
বরদাশত নয় ইসলামবিরোধী কার্যকলাপ
মব সন্ত্রাস কোনোভাবেই গ্রহণযোগ্য নয়
মব সন্ত্রাস কোনোভাবেই গ্রহণযোগ্য নয়
ইরানের সঙ্গে দ্রুত আলোচনা চাই
ইরানের সঙ্গে দ্রুত আলোচনা চাই
১৬৭ স্থানে সমাবেশ ট্রাম্পের বিরুদ্ধে
১৬৭ স্থানে সমাবেশ ট্রাম্পের বিরুদ্ধে
বাংলা ব্লকেডের ঘোষণা
বাংলা ব্লকেডের ঘোষণা
এবার যেনতেন নির্বাচন মেনে নেওয়া হবে না
এবার যেনতেন নির্বাচন মেনে নেওয়া হবে না
আজ পবিত্র আশুরা
আজ পবিত্র আশুরা
সর্বশেষ খবর
মাস্কের নতুন দলকে ‘হাস্যকর’ বললেন ট্রাম্প
মাস্কের নতুন দলকে ‘হাস্যকর’ বললেন ট্রাম্প

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজায় ইসরায়েলি হামলায় নিহত ৮২
গাজায় ইসরায়েলি হামলায় নিহত ৮২

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইয়েমেনের বিভিন্ন স্থাপনায় ইসরায়েলের ২০ হামলা
ইয়েমেনের বিভিন্ন স্থাপনায় ইসরায়েলের ২০ হামলা

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাঁচ তুর্কি সেনা নিহত
পাঁচ তুর্কি সেনা নিহত

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এবারের ব্রিকস সম্মেলনে নেই জিনপিং, পুতিন ভার্চুয়ালে
এবারের ব্রিকস সম্মেলনে নেই জিনপিং, পুতিন ভার্চুয়ালে

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রত্যাশার চেয়েও দ্রুতগতিতে কেন গলছে হিমালয়ের হিমবাহ?
প্রত্যাশার চেয়েও দ্রুতগতিতে কেন গলছে হিমালয়ের হিমবাহ?

৫ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

টেক্সাসে বন্যায় মৃতের সংখ্যা বেড়ে ৬৮
টেক্সাসে বন্যায় মৃতের সংখ্যা বেড়ে ৬৮

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অর্থনীতি চাঙা করতে নাগরিকদের প্রণোদনা দিচ্ছে দক্ষিণ কোরিয়া
অর্থনীতি চাঙা করতে নাগরিকদের প্রণোদনা দিচ্ছে দক্ষিণ কোরিয়া

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘ধামাকা শপিং’য়ের চেয়ারম্যান এম আলী কারাগারে
‘ধামাকা শপিং’য়ের চেয়ারম্যান এম আলী কারাগারে

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সুষ্ঠু নির্বাচনের মাধ্যমে সরকার গঠনের জন্য আমরা রক্ত দিয়েছি : ফারুক
সুষ্ঠু নির্বাচনের মাধ্যমে সরকার গঠনের জন্য আমরা রক্ত দিয়েছি : ফারুক

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

৩৫০০ বছরের পুরনো শহরের সন্ধান পেলেন প্রত্নতাত্ত্বিকরা
৩৫০০ বছরের পুরনো শহরের সন্ধান পেলেন প্রত্নতাত্ত্বিকরা

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এজবাস্টনে জয় তুলে নিয়ে সিরিজে সমতায় ফিরল ভারত
এজবাস্টনে জয় তুলে নিয়ে সিরিজে সমতায় ফিরল ভারত

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সাউথ এশিয়ান কারাতে চ্যাম্পিয়নশিপে তাইমের স্বর্ণ জয়
সাউথ এশিয়ান কারাতে চ্যাম্পিয়নশিপে তাইমের স্বর্ণ জয়

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ক্ষেপণাস্ত্র হামলার পর ইসরায়েরি বিমানবন্দরে ফ্লাইট বাতিল
ক্ষেপণাস্ত্র হামলার পর ইসরায়েরি বিমানবন্দরে ফ্লাইট বাতিল

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফেসবুকে ‘মরা ছাড়া কোনো গতি নেই’ লিখে যুবকের আত্মহত্যা
ফেসবুকে ‘মরা ছাড়া কোনো গতি নেই’ লিখে যুবকের আত্মহত্যা

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গ্লোবাল সুপার লিগে দল পেলেন সাকিব
গ্লোবাল সুপার লিগে দল পেলেন সাকিব

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

‘একটি পক্ষ দেশে বিশৃঙ্খলা সৃষ্টির চেষ্টা করছে’
‘একটি পক্ষ দেশে বিশৃঙ্খলা সৃষ্টির চেষ্টা করছে’

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মাহমুদুর রহমানের মায়ের মৃত্যুতে তারেক রহমানের শোক
মাহমুদুর রহমানের মায়ের মৃত্যুতে তারেক রহমানের শোক

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পাকিস্তানের সঙ্গে সংঘাতে ভারতের ২৫০ সেনা নিহত, দাবি সামা টিভির
পাকিস্তানের সঙ্গে সংঘাতে ভারতের ২৫০ সেনা নিহত, দাবি সামা টিভির

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গলাচিপায় শিক্ষার্থীদের নিয়ে প্রাথমিক চিকিৎসা বিষয়ক কর্মশালা
গলাচিপায় শিক্ষার্থীদের নিয়ে প্রাথমিক চিকিৎসা বিষয়ক কর্মশালা

৮ ঘণ্টা আগে | হেলথ কর্নার

নোয়াখালীতে বিএনপির বিক্ষোভ সমাবেশ
নোয়াখালীতে বিএনপির বিক্ষোভ সমাবেশ

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আমরা জুলাই সনদ ও ঘোষণাপত্র আদায় করে ছাড়ব : নাহিদ
আমরা জুলাই সনদ ও ঘোষণাপত্র আদায় করে ছাড়ব : নাহিদ

৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

অটোরিকশার ধাক্কায় মোটরসাইকেল আরোহীর মৃত্যু
অটোরিকশার ধাক্কায় মোটরসাইকেল আরোহীর মৃত্যু

৯ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

সাংবাদিকদের হুমকি দিলেন হাসনাত আব্দুল্লাহ
সাংবাদিকদের হুমকি দিলেন হাসনাত আব্দুল্লাহ

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জার্মানির বার্লিনে একক নৃত্যানুষ্ঠান
জার্মানির বার্লিনে একক নৃত্যানুষ্ঠান

৯ ঘণ্টা আগে | পরবাস

করাচিতে ভবন ধসে নিহত ২৭, শেষ হয়েছে উদ্ধার অভিযান
করাচিতে ভবন ধসে নিহত ২৭, শেষ হয়েছে উদ্ধার অভিযান

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকা পেঁপে খাওয়ার উপকারিতা
পাকা পেঁপে খাওয়ার উপকারিতা

৯ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

ঢাবি ক্যাম্পাসের দেয়ালজুড়ে ‌‘রহস্যময়’ গ্রাফিতি, পেছনের কাহিনী জানা গেল
ঢাবি ক্যাম্পাসের দেয়ালজুড়ে ‌‘রহস্যময়’ গ্রাফিতি, পেছনের কাহিনী জানা গেল

৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

একটি মহল বিএনপিকে নিয়ে অপপ্রচার করছে : প্রিন্স
একটি মহল বিএনপিকে নিয়ে অপপ্রচার করছে : প্রিন্স

৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ট্রাম্পের শুল্ক হুমকিতে ‘সহজে আপস নয়’ : জাপানের প্রধানমন্ত্রী
ট্রাম্পের শুল্ক হুমকিতে ‘সহজে আপস নয়’ : জাপানের প্রধানমন্ত্রী

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
রাজনীতিতে আত্মপ্রকাশ করলেন ইলন মাস্ক, দলের নাম ‘আমেরিকা পার্টি’
রাজনীতিতে আত্মপ্রকাশ করলেন ইলন মাস্ক, দলের নাম ‘আমেরিকা পার্টি’

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

স্ত্রীর সঙ্গে দ্বন্দ্ব, নিজের মুখপাত্রকে বরখাস্ত করলেন নেতানিয়াহু
স্ত্রীর সঙ্গে দ্বন্দ্ব, নিজের মুখপাত্রকে বরখাস্ত করলেন নেতানিয়াহু

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১০ম গ্রেডে উন্নীত হচ্ছেন প্রাথমিকের ৩০ হাজার প্রধান শিক্ষক
১০ম গ্রেডে উন্নীত হচ্ছেন প্রাথমিকের ৩০ হাজার প্রধান শিক্ষক

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েলে ব্যালিস্টিক ক্ষেপণাস্ত্র হামলা
ইসরায়েলে ব্যালিস্টিক ক্ষেপণাস্ত্র হামলা

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাঁচ সামরিক স্থাপনায় ক্ষয়ক্ষতির তথ্য গোপন করেছে ইসরায়েল: রিপোর্ট
পাঁচ সামরিক স্থাপনায় ক্ষয়ক্ষতির তথ্য গোপন করেছে ইসরায়েল: রিপোর্ট

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাংবাদিকদের হুমকি দিলেন হাসনাত আব্দুল্লাহ
সাংবাদিকদের হুমকি দিলেন হাসনাত আব্দুল্লাহ

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

হাসারাঙ্গার বিশ্বরেকর্ড
হাসারাঙ্গার বিশ্বরেকর্ড

১৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

একটি মহল বিএনপিকে সংস্কারবিরোধী দেখানোর অপচেষ্টা করছে : মির্জা ফখরুল
একটি মহল বিএনপিকে সংস্কারবিরোধী দেখানোর অপচেষ্টা করছে : মির্জা ফখরুল

১৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ট্রাম্পের গলফ ক্লাবের আকাশসীমা লঙ্ঘন, যুদ্ধবিমান দিয়ে তাড়া
ট্রাম্পের গলফ ক্লাবের আকাশসীমা লঙ্ঘন, যুদ্ধবিমান দিয়ে তাড়া

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শ্রীলঙ্কাকে হারিয়ে ওয়ানডে র‍্যাঙ্কিংয়ে বাংলাদেশের উন্নতি
শ্রীলঙ্কাকে হারিয়ে ওয়ানডে র‍্যাঙ্কিংয়ে বাংলাদেশের উন্নতি

১২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

'পিআর নিয়ে ঐকমত্য কমিশনে আনুষ্ঠানিক আলোচনা শুরুই হয়নি'
'পিআর নিয়ে ঐকমত্য কমিশনে আনুষ্ঠানিক আলোচনা শুরুই হয়নি'

১৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

যুদ্ধের পর প্রথমবার প্রকাশ্যে খামেনি
যুদ্ধের পর প্রথমবার প্রকাশ্যে খামেনি

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঢাবি ক্যাম্পাসের দেয়ালজুড়ে ‌‘রহস্যময়’ গ্রাফিতি, পেছনের কাহিনী জানা গেল
ঢাবি ক্যাম্পাসের দেয়ালজুড়ে ‌‘রহস্যময়’ গ্রাফিতি, পেছনের কাহিনী জানা গেল

৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ধর্ষণের শিকার হয়ে বিষ পান করা সেই কিশোরীকে বাঁচানো গেল না
ধর্ষণের শিকার হয়ে বিষ পান করা সেই কিশোরীকে বাঁচানো গেল না

১৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ক্লাব বিশ্বকাপে গোল্ডেন বুট জয়ের দৌড়ে যারা এগিয়ে
ক্লাব বিশ্বকাপে গোল্ডেন বুট জয়ের দৌড়ে যারা এগিয়ে

১৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

এআই দিয়ে তৈরি ভিডিও কীভাবে চিনবেন?
এআই দিয়ে তৈরি ভিডিও কীভাবে চিনবেন?

১৯ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

ভারতের বিমানবন্দরে আটকে থাকা ব্রিটিশ যুদ্ধবিমান সরিয়ে নেওয়া হচ্ছে
ভারতের বিমানবন্দরে আটকে থাকা ব্রিটিশ যুদ্ধবিমান সরিয়ে নেওয়া হচ্ছে

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

লাগামহীন লুটপাট আওয়ামী লীগ আমলের বড় নির্দেশক : উপদেষ্টা আসিফ
লাগামহীন লুটপাট আওয়ামী লীগ আমলের বড় নির্দেশক : উপদেষ্টা আসিফ

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ক্ষেপণাস্ত্র হামলার পর ইসরায়েরি বিমানবন্দরে ফ্লাইট বাতিল
ক্ষেপণাস্ত্র হামলার পর ইসরায়েরি বিমানবন্দরে ফ্লাইট বাতিল

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যেসব অপরাধে ৪ বছর পরীক্ষা দিতে পারবেন না শিক্ষার্থীরা
যেসব অপরাধে ৪ বছর পরীক্ষা দিতে পারবেন না শিক্ষার্থীরা

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চট্টগ্রামে বৈষম্যবিরোধী ছাত্রনেতার দুই কোটি টাকা চাঁদা দাবি
চট্টগ্রামে বৈষম্যবিরোধী ছাত্রনেতার দুই কোটি টাকা চাঁদা দাবি

২০ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

রাজধানীতে স্বামী-স্ত্রী পরিচয়ে বাসা ভাড়া নিয়ে তরুণীকে শ্বাসরোধে হত্যা
রাজধানীতে স্বামী-স্ত্রী পরিচয়ে বাসা ভাড়া নিয়ে তরুণীকে শ্বাসরোধে হত্যা

১৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

পাকিস্তানের সঙ্গে সংঘাতে ভারতের ২৫০ সেনা নিহত, দাবি সামা টিভির
পাকিস্তানের সঙ্গে সংঘাতে ভারতের ২৫০ সেনা নিহত, দাবি সামা টিভির

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নির্বাচনের কী দোষ হলো যে পেছাতে হবে, প্রশ্ন রিজভীর
নির্বাচনের কী দোষ হলো যে পেছাতে হবে, প্রশ্ন রিজভীর

১২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বন্ধুত্ব থেকে প্রেমের সফল পরিণতি
বন্ধুত্ব থেকে প্রেমের সফল পরিণতি

১১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

পিআর পদ্ধতি থাকা দেশগুলোতে স্থিতিশীল সরকার নেই : আলাল
পিআর পদ্ধতি থাকা দেশগুলোতে স্থিতিশীল সরকার নেই : আলাল

১৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৬ জুলাই)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৬ জুলাই)

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মেসির জোড়া গোলে দাপুটে জয় মায়ামির
মেসির জোড়া গোলে দাপুটে জয় মায়ামির

১৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

২৫ বছর পর পাকিস্তানে কার্যক্রম বন্ধ করলো মাইক্রোসফট
২৫ বছর পর পাকিস্তানে কার্যক্রম বন্ধ করলো মাইক্রোসফট

২১ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

আবারও ইয়েমেনি ক্ষেপণাস্ত্র হামলায় বন্ধ ইসরায়েলি বিমানবন্দর
আবারও ইয়েমেনি ক্ষেপণাস্ত্র হামলায় বন্ধ ইসরায়েলি বিমানবন্দর

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক