শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, সোমবার, ১৩ ফেব্রুয়ারি, ২০১৭ আপডেট:

কোন্দলে পুড়ছে তৃণমূল

সমাধানে বৈঠক হয় আওয়ামী লীগ নেতাদের কিন্তু কোনো সমঝোতাই চূড়ান্ত রূপ নেয় না
রফিকুল ইসলাম রনি
প্রিন্ট ভার্সন
কোন্দলে পুড়ছে তৃণমূল

কোন্দলে পুড়ছে আওয়ামী লীগের তৃণমূল। বিশেষ করে শেরপুরে অরাজক পরিস্থিতি বিরাজ করছে। এসঙ্গে জেলার সীমানা ছাড়িয়ে স্থানীয় সরকারদলীয় নেতাদের বিরোধ আলোচনায় স্থান পেয়েছে জাতীয় সংসদের পয়েন্ট অব অর্ডারের আলোচনায়ও।

জেলা সভাপতি ও হুইপ আতিউর রহমান আতিক গত মঙ্গলবার এমন অভিযোগ করে বলেন, জেলা পরিষদ নির্বাচনে শেরপুরে প্রধানমন্ত্রীর মনোনয়ন পেয়েছিলেন আওয়ামী লীগের জেলা সাধারণ সম্পাদক। কিন্তু নির্বাচনে জয়ী হয়েছেন দলের বিদ্রোহী প্রার্থী হুমায়ূন কবীর। তিনি জেতার পরে শেরপুরে অস্থিতিশীল পরিবেশ সৃষ্টি হয়েছে। অদৃশ্য শক্তির ইশারায় প্রশাসন নীরব ভূমিকা পালন করছে।

এ চিত্র শুধু শেরপুর জেলাই নয়, এ চিত্র এখন কমপক্ষে ৩০-৩৫টি জেলায়। আধিপত্য বিস্তারের লড়াই, অন্তর্দলীয় কোন্দল আর ক্ষমতার লড়াইয়ে ক্ষমতাসীন আওয়ামী লীগের শত্রু এখন আওয়ামী লীগই। সহযোগী ও ভ্রাতৃপ্রতিম বিভিন্ন সংগঠনের ওপরও যেন নিয়ন্ত্রণও হারিয়ে ফেলেছে তৃণমূলে সংগঠিত এ দলটি। কেন্দ্র থেকে তৃণমূল পর্যন্ত অনেক নেতা-কর্মীই এখন ক্ষমতার সুফল হিসেবে কী পেলেন সে অঙ্ক কষছেন। এতে দলটিতে অন্তর্কোন্দল বাড়ছে। মন্ত্রী ও সংসদ সদস্যদের সঙ্গে কেন্দ্রীয় ও তৃণমূলের নেতাদের দূরত্বও বাড়ছে। দলীয় সূত্রগুলো জানিয়েছে, সংগঠনের চেয়ে প্রশাসনের ওপর বেশি নির্ভর করছে সরকার। প্রশাসন দিয়ে রাজনৈতিক প্রতিপক্ষকে কোণঠাসা করে আত্মবিশ্বাসী আওয়ামী লীগের নীতিনির্ধারকদের বিরোধ মেটাতে সাংগঠনিক সফর হলেও কোনো সুফল মিলছে না। বরং কেন্দ্রীয় নেতাদের সামনেই চেয়ার ভাঙচুরের ঘটনাও ঘটছে। স্থানীয় ও কেন্দ্রীয় নেতাদের নিয়ে সমঝোতার বৈঠক হলেও কোনো চূড়ান্ত রূপ পায় না। ফলে কোন্দল আর নিরসন হয় না। আওয়ামী লীগের একাধিক কেন্দ্রীয় নেতা নাম প্রকাশ না করার শর্তে বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, সরকারের দ্বিতীয় মেয়াদ চলছে, এটি যেন আমাদের নীতিনির্ধারকরা ভুলে গেছেন। দলের যে লোকগুলো গত আট বছরে সরকারের বিভিন্ন সুযোগ-সুবিধা নিয়েছেন, এখনো তারা সে জায়গাতেই আছেন। সরকারের নতুন মেয়াদেও দলের বঞ্চিতরা বঞ্চিতই থাকছেন। এর ফলে অনেক নেতা-কর্মী মনঃক্ষুণ্ন হয়ে সংগঠনের কাজে নিষ্ক্রিয় হয়ে পড়ছেন, আবার অনেকে বেপরোয়া হয়ে উঠছেন। এতে সংগঠন ক্ষতিগ্রস্ত হচ্ছে। শেরপুরের ক্ষমতাসীন দলের রাজনীতি এখন পূর্বাঞ্চল ও পশ্চিমাঞ্চলে বিভক্ত হয়ে পড়েছে। পশ্চিম অঞ্চলের প্রথম সারিতে আছেন জেলা সভাপতি আতিকুর রহমান আতিক, সাধারণ সম্পাদক চন্দন, বর্তমান শেরপুর পৌর মেয়র গোলাম কিবরিয়া লিটন ও জেলা যুবলীগ সাধারণ সম্পাদক নজরুল ইসলাম। পশ্চিম অঞ্চলে আছেন আতিকবিরোধীরা। পশ্চিম অঞ্চল গ্রুপের অনেকেই একসময় আতিকের ডানহাত হিসেবে কাজ করেছেন। এই গ্রুপের নেতৃত্বে প্রথম সারিতে আছেন সদ্য নির্বাচিত জেলা চেয়ারম্যান হুমায়ুন কবির রুমান, সদর উপজেলা চেয়ারম্যান ছানোয়ার হোসেন ছানু, জেলা যুবলীগ সভাপতি হাবিবুর রহমান হাবিব, মুক্তিযোদ্ধা আবদুল ওয়াদুদ ওদু, মুক্তিযোদ্ধা অ্যাডভোকেট আখতারুজ্জামান। তবে এখানে আওয়ামী লীগের প্রেসিডিয়াম সদস্য ও কৃষিমন্ত্রী মতিয়া চৌধুরীর সঙ্গে কৃষক লীগ নেতা বদিউজ্জামান বাদশার বিরোধের খবর প্রায়ই গণমাধ্যমে প্রকাশ পাচ্ছে। গত ২ ফেব্রুয়ারি সিরাজগঞ্জের শাহজাদপুরে গত বৃহস্পতিবার দুপুরে পৌর আওয়ামী লীগের বহিষ্কৃত সভাপতি ভিপি রহিমের সমর্থকরা জেলা আওয়ামী লীগের সাংগঠনিক সম্পাদক পৌর মেয়র হালিমুল হক মিরুর বাড়ি ঘেরাও করে। এ সময় দুই পক্ষের মধ্যে সংঘর্ষের ঘটনা ঘটে। এক পর্যায়ে উভয়পক্ষের মধ্যে গোলাগুলিও শুরু হয়। সংবাদ সংগ্রহের জন্য ঘটনাস্থলে যাওয়া দৈনিক সমকালের শাহজাদপুর প্রতিনিধি সাংবাদিক আবদুল হাকিম মাথায় গুলিবিদ্ধ হন। উভয় পক্ষের অন্তত ১৫ জন আহত হন। গত শুক্রবার সকালে সদর উপজেলার মঠপাড়া গ্রামে আওয়ামী লীগের দুই গ্রুপের সংঘর্ষে ইদ্রিস আলী (৪৫) নামে একজন নিহত হয়েছেন। এ সময় অন্তত ১০ জন আহত হয়েছেন। জানা গেছে, আধিপত্য বিস্তার নিয়ে দীর্ঘদিন ধরে জিয়ারখী ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক আবদুল কাদের ও ওয়ার্ড আওয়ামী লীগ সভাপতি আফজাল হোসেনের মধ্যে দ্বন্দ্ব চলছে। এর জের ধরে জমি ভাগবাটোয়ারা নিয়ে এদিন আবদুল কাদের সমর্থক শাহজাহান ইসলাম ও আফজাল হোসেন সমর্থক ইসমাইলের মধ্যে কথা কাটাকাটি হয়। একপর্যায়ে উভয়পক্ষ সংঘর্ষে জড়িয়ে পড়ে। এর আগে ব্রাহ্মণবাড়িয়া আওয়ামী লীগের প্রতিনিধি সম্মেলনের সময় দুই গ্রুপের নেতাদের মধ্যে হাতাহাতি ও চেয়ার ছোরাছুরির ঘটনাও ঘটে। তৃণমূলে কোন্দলের কারণে অভ্যন্তরীণ খুনোখুনির ঘটনাও ঘটছে। দায়িত্বশীল কোনো নেতা স্বীকার না করলেও সম্প্রতি কয়েকটি ঘটনায় আওয়ামী লীগে কোন্দলের বিষয়টি স্পষ্ট হয়ে উঠেছে। সূত্র জানায়, কোন্দল দলের শীর্ষ নেতৃত্বকেও ভাবিয়ে তুলেছে। অনেক জেলার সভাপতি ও সাধারণ সম্পাদক বিপরীতমুখী অবস্থানে। কেউ কারও মুখ দেখেন না। কেন্দ্রীয় নেতারা জেলায় গেলেও অনেক সময় স্থানীয় নেতাদের এক গ্রুপ উপস্থিত থাকলে আরেক গ্রুপ থাকছেন না। জেলা পরিষদ নির্বাচনের পর কোন্দল আরও মাথাচাড়া দিয়ে উঠেছে। সুনামগঞ্জে জেলা আওয়ামী লীগের রাজনীতি দীর্ঘদিন ধরে দুই ভাগে বিভক্ত ছিল। এক গ্রুপের নেতৃত্বে ছিলেন প্রয়াত জাতীয় নেতা আবদুস সামাদ আজাদ ও আরেক গ্রুপের সদ্য প্রয়াত সুরঞ্জিত সেনগুপ্ত। সেই ধারাবাহিকতা এখনো চলমান। জেলা পরিষদ নির্বাচনে দ্বন্দ্ব আরও প্রকট আকার ধারণ করে। জেলা পরিষদ নির্বাচনে দলীয় সমর্থন পান সাবেক জেলা পরিষদ প্রশাসক ও জেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ব্যারিস্টার এনামুল কবির ইমন। তারপক্ষে ছিলেন সদ্য প্রয়াত সুরঞ্জিত সেনগুপ্তসহ অর্থ প্রতিমন্ত্রী এম মান্নানের নেতৃত্বে জেলার আরও তিন এমপি। কিন্তু তৃণমূলের প্রার্থী হয়ে নির্বাচনে বাজিমাত করেন জেলার সাবেক সাধারণ সম্পাদক নুরুল হুদা মুকুট। নুরুল হুদা মুকুটের পক্ষে ছিলেন জেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি মতিউর রহমানের পৌরসভার মেয়র ও জাতীয় পরিষদের সদস্য আইয়ুব বখত জগলুল, উপজেলা চেয়ারম্যান হাজী আবুল কালাম, ছাতক পৌর মেয়র আবুল কালাম চৌধুরী। এখনো এখানে দুই ধারায় বিভক্ত আওয়ামী লীগের রাজনীতি। একইভাবে চুয়াডাঙ্গার দুই এমপি দুই মেরুতে রাজনীতি করেন। এই দুই এমপির দ্বন্দ্বের কারণে জেলা পরিষদ নির্বাচনে দলীয় প্রার্থীর পরাজয় হয়েছে। চুয়াডাঙ্গা জেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি, চুয়াডাঙ্গা-১ আসনের সংসদ সদস্য ও জাতীয় সংসদের হুইপ সোলায়মান হক ছেলুন দল সমর্থিত প্রার্থীর পক্ষে থাকলেও তার বিরুদ্ধে ছিলেন চুয়াডাঙ্গা-২ আসনের সংসদ সদস্য আলী আজগার টগর।

নড়াইলেও স্থানীয় সংসদ সদস্য কবিরুল হক মুক্তি ও জেলা পরিষদের সাবেক প্রশাসক সুভাষ বোসের সঙ্গে দলীয় কোন্দল চরম আকার ধারণ করেছে। চাঁদপুরে রয়েছে তিন কেন্দ্রীয় নেতার বিরোধ। মাদারীপুরে রয়েছে তিন কেন্দ্রীয় নেতার কোন্দল। এক কেন্দ্রীয় নেতাকে তার সংসদীয় এলাকায় কোণঠাসা করতে অন্যরা ঐক্যবদ্ধ হয়েছে বলেও জানা গেছে। চট্টগ্রামে প্রবীণ আওয়ামী লীগ নেতা এ বি এম মহিউদ্দিন চৌধুরীর সঙ্গে মেয়র আ জ ম নাছিরের বিরোধ সর্বজনবিদিত। এভাবে সারা দেশে শীর্ষ নেতৃত্বের পাশাপাশি স্থানীয় নেতৃত্বেরও বিরোধ রয়েছে। আওয়ামী লীগের হাইকমান্ড মনে করছে, আগামী জাতীয় সংসদ নির্বাচনের আগে সেগুলো মিটিয়ে না ফেলতে পারলে তা নির্বাচনে বড় ধরনের নেতিবাচক প্রভাব ফেলবে।

এই বিভাগের আরও খবর
ছুটির ঘোষণা
ছুটির ঘোষণা
পুলিশকে জনবান্ধব করতে সংস্কারের বিকল্প নেই
পুলিশকে জনবান্ধব করতে সংস্কারের বিকল্প নেই
দেড় বছরে ১ লাখ ১৮ হাজার রোহিঙ্গা পালিয়ে এসেছে
দেড় বছরে ১ লাখ ১৮ হাজার রোহিঙ্গা পালিয়ে এসেছে
এখনো মর্গে নামপরিচয়হীন ছয় শহীদ
এখনো মর্গে নামপরিচয়হীন ছয় শহীদ
যে প্রক্রিয়ায় ক্ষমা করতে পারবেন রাষ্ট্রপতি
যে প্রক্রিয়ায় ক্ষমা করতে পারবেন রাষ্ট্রপতি
বরদাশত নয় ইসলামবিরোধী কার্যকলাপ
বরদাশত নয় ইসলামবিরোধী কার্যকলাপ
মব সন্ত্রাস কোনোভাবেই গ্রহণযোগ্য নয়
মব সন্ত্রাস কোনোভাবেই গ্রহণযোগ্য নয়
ইরানের সঙ্গে দ্রুত আলোচনা চাই
ইরানের সঙ্গে দ্রুত আলোচনা চাই
১৬৭ স্থানে সমাবেশ ট্রাম্পের বিরুদ্ধে
১৬৭ স্থানে সমাবেশ ট্রাম্পের বিরুদ্ধে
বাংলা ব্লকেডের ঘোষণা
বাংলা ব্লকেডের ঘোষণা
এবার যেনতেন নির্বাচন মেনে নেওয়া হবে না
এবার যেনতেন নির্বাচন মেনে নেওয়া হবে না
আজ পবিত্র আশুরা
আজ পবিত্র আশুরা
সর্বশেষ খবর
মাস্কের নতুন দলকে ‘হাস্যকর’ বললেন ট্রাম্প
মাস্কের নতুন দলকে ‘হাস্যকর’ বললেন ট্রাম্প

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজায় ইসরায়েলি হামলায় নিহত ৮২
গাজায় ইসরায়েলি হামলায় নিহত ৮২

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইয়েমেনের বিভিন্ন স্থাপনায় ইসরায়েলের ২০ হামলা
ইয়েমেনের বিভিন্ন স্থাপনায় ইসরায়েলের ২০ হামলা

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাঁচ তুর্কি সেনা নিহত
পাঁচ তুর্কি সেনা নিহত

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এবারের ব্রিকস সম্মেলনে নেই জিনপিং, পুতিন ভার্চুয়ালে
এবারের ব্রিকস সম্মেলনে নেই জিনপিং, পুতিন ভার্চুয়ালে

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রত্যাশার চেয়েও দ্রুতগতিতে কেন গলছে হিমালয়ের হিমবাহ?
প্রত্যাশার চেয়েও দ্রুতগতিতে কেন গলছে হিমালয়ের হিমবাহ?

৫ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

টেক্সাসে বন্যায় মৃতের সংখ্যা বেড়ে ৬৮
টেক্সাসে বন্যায় মৃতের সংখ্যা বেড়ে ৬৮

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অর্থনীতি চাঙা করতে নাগরিকদের প্রণোদনা দিচ্ছে দক্ষিণ কোরিয়া
অর্থনীতি চাঙা করতে নাগরিকদের প্রণোদনা দিচ্ছে দক্ষিণ কোরিয়া

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘ধামাকা শপিং’য়ের চেয়ারম্যান এম আলী কারাগারে
‘ধামাকা শপিং’য়ের চেয়ারম্যান এম আলী কারাগারে

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সুষ্ঠু নির্বাচনের মাধ্যমে সরকার গঠনের জন্য আমরা রক্ত দিয়েছি : ফারুক
সুষ্ঠু নির্বাচনের মাধ্যমে সরকার গঠনের জন্য আমরা রক্ত দিয়েছি : ফারুক

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

৩৫০০ বছরের পুরনো শহরের সন্ধান পেলেন প্রত্নতাত্ত্বিকরা
৩৫০০ বছরের পুরনো শহরের সন্ধান পেলেন প্রত্নতাত্ত্বিকরা

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এজবাস্টনে জয় তুলে নিয়ে সিরিজে সমতায় ফিরল ভারত
এজবাস্টনে জয় তুলে নিয়ে সিরিজে সমতায় ফিরল ভারত

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সাউথ এশিয়ান কারাতে চ্যাম্পিয়নশিপে তাইমের স্বর্ণ জয়
সাউথ এশিয়ান কারাতে চ্যাম্পিয়নশিপে তাইমের স্বর্ণ জয়

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ক্ষেপণাস্ত্র হামলার পর ইসরায়েরি বিমানবন্দরে ফ্লাইট বাতিল
ক্ষেপণাস্ত্র হামলার পর ইসরায়েরি বিমানবন্দরে ফ্লাইট বাতিল

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফেসবুকে ‘মরা ছাড়া কোনো গতি নেই’ লিখে যুবকের আত্মহত্যা
ফেসবুকে ‘মরা ছাড়া কোনো গতি নেই’ লিখে যুবকের আত্মহত্যা

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গ্লোবাল সুপার লিগে দল পেলেন সাকিব
গ্লোবাল সুপার লিগে দল পেলেন সাকিব

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

‘একটি পক্ষ দেশে বিশৃঙ্খলা সৃষ্টির চেষ্টা করছে’
‘একটি পক্ষ দেশে বিশৃঙ্খলা সৃষ্টির চেষ্টা করছে’

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মাহমুদুর রহমানের মায়ের মৃত্যুতে তারেক রহমানের শোক
মাহমুদুর রহমানের মায়ের মৃত্যুতে তারেক রহমানের শোক

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পাকিস্তানের সঙ্গে সংঘাতে ভারতের ২৫০ সেনা নিহত, দাবি সামা টিভির
পাকিস্তানের সঙ্গে সংঘাতে ভারতের ২৫০ সেনা নিহত, দাবি সামা টিভির

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গলাচিপায় শিক্ষার্থীদের নিয়ে প্রাথমিক চিকিৎসা বিষয়ক কর্মশালা
গলাচিপায় শিক্ষার্থীদের নিয়ে প্রাথমিক চিকিৎসা বিষয়ক কর্মশালা

৮ ঘণ্টা আগে | হেলথ কর্নার

নোয়াখালীতে বিএনপির বিক্ষোভ সমাবেশ
নোয়াখালীতে বিএনপির বিক্ষোভ সমাবেশ

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আমরা জুলাই সনদ ও ঘোষণাপত্র আদায় করে ছাড়ব : নাহিদ
আমরা জুলাই সনদ ও ঘোষণাপত্র আদায় করে ছাড়ব : নাহিদ

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

অটোরিকশার ধাক্কায় মোটরসাইকেল আরোহীর মৃত্যু
অটোরিকশার ধাক্কায় মোটরসাইকেল আরোহীর মৃত্যু

৯ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

সাংবাদিকদের হুমকি দিলেন হাসনাত আব্দুল্লাহ
সাংবাদিকদের হুমকি দিলেন হাসনাত আব্দুল্লাহ

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জার্মানির বার্লিনে একক নৃত্যানুষ্ঠান
জার্মানির বার্লিনে একক নৃত্যানুষ্ঠান

৯ ঘণ্টা আগে | পরবাস

করাচিতে ভবন ধসে নিহত ২৭, শেষ হয়েছে উদ্ধার অভিযান
করাচিতে ভবন ধসে নিহত ২৭, শেষ হয়েছে উদ্ধার অভিযান

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকা পেঁপে খাওয়ার উপকারিতা
পাকা পেঁপে খাওয়ার উপকারিতা

৯ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

ঢাবি ক্যাম্পাসের দেয়ালজুড়ে ‌‘রহস্যময়’ গ্রাফিতি, পেছনের কাহিনী জানা গেল
ঢাবি ক্যাম্পাসের দেয়ালজুড়ে ‌‘রহস্যময়’ গ্রাফিতি, পেছনের কাহিনী জানা গেল

৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

একটি মহল বিএনপিকে নিয়ে অপপ্রচার করছে : প্রিন্স
একটি মহল বিএনপিকে নিয়ে অপপ্রচার করছে : প্রিন্স

৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ট্রাম্পের শুল্ক হুমকিতে ‘সহজে আপস নয়’ : জাপানের প্রধানমন্ত্রী
ট্রাম্পের শুল্ক হুমকিতে ‘সহজে আপস নয়’ : জাপানের প্রধানমন্ত্রী

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
রাজনীতিতে আত্মপ্রকাশ করলেন ইলন মাস্ক, দলের নাম ‘আমেরিকা পার্টি’
রাজনীতিতে আত্মপ্রকাশ করলেন ইলন মাস্ক, দলের নাম ‘আমেরিকা পার্টি’

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

স্ত্রীর সঙ্গে দ্বন্দ্ব, নিজের মুখপাত্রকে বরখাস্ত করলেন নেতানিয়াহু
স্ত্রীর সঙ্গে দ্বন্দ্ব, নিজের মুখপাত্রকে বরখাস্ত করলেন নেতানিয়াহু

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১০ম গ্রেডে উন্নীত হচ্ছেন প্রাথমিকের ৩০ হাজার প্রধান শিক্ষক
১০ম গ্রেডে উন্নীত হচ্ছেন প্রাথমিকের ৩০ হাজার প্রধান শিক্ষক

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পাঁচ সামরিক স্থাপনায় ক্ষয়ক্ষতির তথ্য গোপন করেছে ইসরায়েল: রিপোর্ট
পাঁচ সামরিক স্থাপনায় ক্ষয়ক্ষতির তথ্য গোপন করেছে ইসরায়েল: রিপোর্ট

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলে ব্যালিস্টিক ক্ষেপণাস্ত্র হামলা
ইসরায়েলে ব্যালিস্টিক ক্ষেপণাস্ত্র হামলা

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাংবাদিকদের হুমকি দিলেন হাসনাত আব্দুল্লাহ
সাংবাদিকদের হুমকি দিলেন হাসনাত আব্দুল্লাহ

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

হাসারাঙ্গার বিশ্বরেকর্ড
হাসারাঙ্গার বিশ্বরেকর্ড

১৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

একটি মহল বিএনপিকে সংস্কারবিরোধী দেখানোর অপচেষ্টা করছে : মির্জা ফখরুল
একটি মহল বিএনপিকে সংস্কারবিরোধী দেখানোর অপচেষ্টা করছে : মির্জা ফখরুল

১৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ট্রাম্পের গলফ ক্লাবের আকাশসীমা লঙ্ঘন, যুদ্ধবিমান দিয়ে তাড়া
ট্রাম্পের গলফ ক্লাবের আকাশসীমা লঙ্ঘন, যুদ্ধবিমান দিয়ে তাড়া

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শ্রীলঙ্কাকে হারিয়ে ওয়ানডে র‍্যাঙ্কিংয়ে বাংলাদেশের উন্নতি
শ্রীলঙ্কাকে হারিয়ে ওয়ানডে র‍্যাঙ্কিংয়ে বাংলাদেশের উন্নতি

১২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

'পিআর নিয়ে ঐকমত্য কমিশনে আনুষ্ঠানিক আলোচনা শুরুই হয়নি'
'পিআর নিয়ে ঐকমত্য কমিশনে আনুষ্ঠানিক আলোচনা শুরুই হয়নি'

১৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

যুদ্ধের পর প্রথমবার প্রকাশ্যে খামেনি
যুদ্ধের পর প্রথমবার প্রকাশ্যে খামেনি

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঢাবি ক্যাম্পাসের দেয়ালজুড়ে ‌‘রহস্যময়’ গ্রাফিতি, পেছনের কাহিনী জানা গেল
ঢাবি ক্যাম্পাসের দেয়ালজুড়ে ‌‘রহস্যময়’ গ্রাফিতি, পেছনের কাহিনী জানা গেল

৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ধর্ষণের শিকার হয়ে বিষ পান করা সেই কিশোরীকে বাঁচানো গেল না
ধর্ষণের শিকার হয়ে বিষ পান করা সেই কিশোরীকে বাঁচানো গেল না

১৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ক্লাব বিশ্বকাপে গোল্ডেন বুট জয়ের দৌড়ে যারা এগিয়ে
ক্লাব বিশ্বকাপে গোল্ডেন বুট জয়ের দৌড়ে যারা এগিয়ে

১৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

এআই দিয়ে তৈরি ভিডিও কীভাবে চিনবেন?
এআই দিয়ে তৈরি ভিডিও কীভাবে চিনবেন?

১৯ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

ভারতের বিমানবন্দরে আটকে থাকা ব্রিটিশ যুদ্ধবিমান সরিয়ে নেওয়া হচ্ছে
ভারতের বিমানবন্দরে আটকে থাকা ব্রিটিশ যুদ্ধবিমান সরিয়ে নেওয়া হচ্ছে

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

লাগামহীন লুটপাট আওয়ামী লীগ আমলের বড় নির্দেশক : উপদেষ্টা আসিফ
লাগামহীন লুটপাট আওয়ামী লীগ আমলের বড় নির্দেশক : উপদেষ্টা আসিফ

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ক্ষেপণাস্ত্র হামলার পর ইসরায়েরি বিমানবন্দরে ফ্লাইট বাতিল
ক্ষেপণাস্ত্র হামলার পর ইসরায়েরি বিমানবন্দরে ফ্লাইট বাতিল

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চট্টগ্রামে বৈষম্যবিরোধী ছাত্রনেতার দুই কোটি টাকা চাঁদা দাবি
চট্টগ্রামে বৈষম্যবিরোধী ছাত্রনেতার দুই কোটি টাকা চাঁদা দাবি

২০ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

যেসব অপরাধে ৪ বছর পরীক্ষা দিতে পারবেন না শিক্ষার্থীরা
যেসব অপরাধে ৪ বছর পরীক্ষা দিতে পারবেন না শিক্ষার্থীরা

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাজধানীতে স্বামী-স্ত্রী পরিচয়ে বাসা ভাড়া নিয়ে তরুণীকে শ্বাসরোধে হত্যা
রাজধানীতে স্বামী-স্ত্রী পরিচয়ে বাসা ভাড়া নিয়ে তরুণীকে শ্বাসরোধে হত্যা

১৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

পাকিস্তানের সঙ্গে সংঘাতে ভারতের ২৫০ সেনা নিহত, দাবি সামা টিভির
পাকিস্তানের সঙ্গে সংঘাতে ভারতের ২৫০ সেনা নিহত, দাবি সামা টিভির

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নির্বাচনের কী দোষ হলো যে পেছাতে হবে, প্রশ্ন রিজভীর
নির্বাচনের কী দোষ হলো যে পেছাতে হবে, প্রশ্ন রিজভীর

১২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বন্ধুত্ব থেকে প্রেমের সফল পরিণতি
বন্ধুত্ব থেকে প্রেমের সফল পরিণতি

১১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

পিআর পদ্ধতি থাকা দেশগুলোতে স্থিতিশীল সরকার নেই : আলাল
পিআর পদ্ধতি থাকা দেশগুলোতে স্থিতিশীল সরকার নেই : আলাল

১৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৬ জুলাই)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৬ জুলাই)

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মেসির জোড়া গোলে দাপুটে জয় মায়ামির
মেসির জোড়া গোলে দাপুটে জয় মায়ামির

১৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

২৫ বছর পর পাকিস্তানে কার্যক্রম বন্ধ করলো মাইক্রোসফট
২৫ বছর পর পাকিস্তানে কার্যক্রম বন্ধ করলো মাইক্রোসফট

২১ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

আবারও ইয়েমেনি ক্ষেপণাস্ত্র হামলায় বন্ধ ইসরায়েলি বিমানবন্দর
আবারও ইয়েমেনি ক্ষেপণাস্ত্র হামলায় বন্ধ ইসরায়েলি বিমানবন্দর

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক