শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, সোমবার, ১৩ ফেব্রুয়ারি, ২০১৭ আপডেট:

কোন্দলে পুড়ছে তৃণমূল

সমাধানে বৈঠক হয় আওয়ামী লীগ নেতাদের কিন্তু কোনো সমঝোতাই চূড়ান্ত রূপ নেয় না
রফিকুল ইসলাম রনি
প্রিন্ট ভার্সন
কোন্দলে পুড়ছে তৃণমূল

কোন্দলে পুড়ছে আওয়ামী লীগের তৃণমূল। বিশেষ করে শেরপুরে অরাজক পরিস্থিতি বিরাজ করছে। এসঙ্গে জেলার সীমানা ছাড়িয়ে স্থানীয় সরকারদলীয় নেতাদের বিরোধ আলোচনায় স্থান পেয়েছে জাতীয় সংসদের পয়েন্ট অব অর্ডারের আলোচনায়ও।

জেলা সভাপতি ও হুইপ আতিউর রহমান আতিক গত মঙ্গলবার এমন অভিযোগ করে বলেন, জেলা পরিষদ নির্বাচনে শেরপুরে প্রধানমন্ত্রীর মনোনয়ন পেয়েছিলেন আওয়ামী লীগের জেলা সাধারণ সম্পাদক। কিন্তু নির্বাচনে জয়ী হয়েছেন দলের বিদ্রোহী প্রার্থী হুমায়ূন কবীর। তিনি জেতার পরে শেরপুরে অস্থিতিশীল পরিবেশ সৃষ্টি হয়েছে। অদৃশ্য শক্তির ইশারায় প্রশাসন নীরব ভূমিকা পালন করছে।

এ চিত্র শুধু শেরপুর জেলাই নয়, এ চিত্র এখন কমপক্ষে ৩০-৩৫টি জেলায়। আধিপত্য বিস্তারের লড়াই, অন্তর্দলীয় কোন্দল আর ক্ষমতার লড়াইয়ে ক্ষমতাসীন আওয়ামী লীগের শত্রু এখন আওয়ামী লীগই। সহযোগী ও ভ্রাতৃপ্রতিম বিভিন্ন সংগঠনের ওপরও যেন নিয়ন্ত্রণও হারিয়ে ফেলেছে তৃণমূলে সংগঠিত এ দলটি। কেন্দ্র থেকে তৃণমূল পর্যন্ত অনেক নেতা-কর্মীই এখন ক্ষমতার সুফল হিসেবে কী পেলেন সে অঙ্ক কষছেন। এতে দলটিতে অন্তর্কোন্দল বাড়ছে। মন্ত্রী ও সংসদ সদস্যদের সঙ্গে কেন্দ্রীয় ও তৃণমূলের নেতাদের দূরত্বও বাড়ছে। দলীয় সূত্রগুলো জানিয়েছে, সংগঠনের চেয়ে প্রশাসনের ওপর বেশি নির্ভর করছে সরকার। প্রশাসন দিয়ে রাজনৈতিক প্রতিপক্ষকে কোণঠাসা করে আত্মবিশ্বাসী আওয়ামী লীগের নীতিনির্ধারকদের বিরোধ মেটাতে সাংগঠনিক সফর হলেও কোনো সুফল মিলছে না। বরং কেন্দ্রীয় নেতাদের সামনেই চেয়ার ভাঙচুরের ঘটনাও ঘটছে। স্থানীয় ও কেন্দ্রীয় নেতাদের নিয়ে সমঝোতার বৈঠক হলেও কোনো চূড়ান্ত রূপ পায় না। ফলে কোন্দল আর নিরসন হয় না। আওয়ামী লীগের একাধিক কেন্দ্রীয় নেতা নাম প্রকাশ না করার শর্তে বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, সরকারের দ্বিতীয় মেয়াদ চলছে, এটি যেন আমাদের নীতিনির্ধারকরা ভুলে গেছেন। দলের যে লোকগুলো গত আট বছরে সরকারের বিভিন্ন সুযোগ-সুবিধা নিয়েছেন, এখনো তারা সে জায়গাতেই আছেন। সরকারের নতুন মেয়াদেও দলের বঞ্চিতরা বঞ্চিতই থাকছেন। এর ফলে অনেক নেতা-কর্মী মনঃক্ষুণ্ন হয়ে সংগঠনের কাজে নিষ্ক্রিয় হয়ে পড়ছেন, আবার অনেকে বেপরোয়া হয়ে উঠছেন। এতে সংগঠন ক্ষতিগ্রস্ত হচ্ছে। শেরপুরের ক্ষমতাসীন দলের রাজনীতি এখন পূর্বাঞ্চল ও পশ্চিমাঞ্চলে বিভক্ত হয়ে পড়েছে। পশ্চিম অঞ্চলের প্রথম সারিতে আছেন জেলা সভাপতি আতিকুর রহমান আতিক, সাধারণ সম্পাদক চন্দন, বর্তমান শেরপুর পৌর মেয়র গোলাম কিবরিয়া লিটন ও জেলা যুবলীগ সাধারণ সম্পাদক নজরুল ইসলাম। পশ্চিম অঞ্চলে আছেন আতিকবিরোধীরা। পশ্চিম অঞ্চল গ্রুপের অনেকেই একসময় আতিকের ডানহাত হিসেবে কাজ করেছেন। এই গ্রুপের নেতৃত্বে প্রথম সারিতে আছেন সদ্য নির্বাচিত জেলা চেয়ারম্যান হুমায়ুন কবির রুমান, সদর উপজেলা চেয়ারম্যান ছানোয়ার হোসেন ছানু, জেলা যুবলীগ সভাপতি হাবিবুর রহমান হাবিব, মুক্তিযোদ্ধা আবদুল ওয়াদুদ ওদু, মুক্তিযোদ্ধা অ্যাডভোকেট আখতারুজ্জামান। তবে এখানে আওয়ামী লীগের প্রেসিডিয়াম সদস্য ও কৃষিমন্ত্রী মতিয়া চৌধুরীর সঙ্গে কৃষক লীগ নেতা বদিউজ্জামান বাদশার বিরোধের খবর প্রায়ই গণমাধ্যমে প্রকাশ পাচ্ছে। গত ২ ফেব্রুয়ারি সিরাজগঞ্জের শাহজাদপুরে গত বৃহস্পতিবার দুপুরে পৌর আওয়ামী লীগের বহিষ্কৃত সভাপতি ভিপি রহিমের সমর্থকরা জেলা আওয়ামী লীগের সাংগঠনিক সম্পাদক পৌর মেয়র হালিমুল হক মিরুর বাড়ি ঘেরাও করে। এ সময় দুই পক্ষের মধ্যে সংঘর্ষের ঘটনা ঘটে। এক পর্যায়ে উভয়পক্ষের মধ্যে গোলাগুলিও শুরু হয়। সংবাদ সংগ্রহের জন্য ঘটনাস্থলে যাওয়া দৈনিক সমকালের শাহজাদপুর প্রতিনিধি সাংবাদিক আবদুল হাকিম মাথায় গুলিবিদ্ধ হন। উভয় পক্ষের অন্তত ১৫ জন আহত হন। গত শুক্রবার সকালে সদর উপজেলার মঠপাড়া গ্রামে আওয়ামী লীগের দুই গ্রুপের সংঘর্ষে ইদ্রিস আলী (৪৫) নামে একজন নিহত হয়েছেন। এ সময় অন্তত ১০ জন আহত হয়েছেন। জানা গেছে, আধিপত্য বিস্তার নিয়ে দীর্ঘদিন ধরে জিয়ারখী ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক আবদুল কাদের ও ওয়ার্ড আওয়ামী লীগ সভাপতি আফজাল হোসেনের মধ্যে দ্বন্দ্ব চলছে। এর জের ধরে জমি ভাগবাটোয়ারা নিয়ে এদিন আবদুল কাদের সমর্থক শাহজাহান ইসলাম ও আফজাল হোসেন সমর্থক ইসমাইলের মধ্যে কথা কাটাকাটি হয়। একপর্যায়ে উভয়পক্ষ সংঘর্ষে জড়িয়ে পড়ে। এর আগে ব্রাহ্মণবাড়িয়া আওয়ামী লীগের প্রতিনিধি সম্মেলনের সময় দুই গ্রুপের নেতাদের মধ্যে হাতাহাতি ও চেয়ার ছোরাছুরির ঘটনাও ঘটে। তৃণমূলে কোন্দলের কারণে অভ্যন্তরীণ খুনোখুনির ঘটনাও ঘটছে। দায়িত্বশীল কোনো নেতা স্বীকার না করলেও সম্প্রতি কয়েকটি ঘটনায় আওয়ামী লীগে কোন্দলের বিষয়টি স্পষ্ট হয়ে উঠেছে। সূত্র জানায়, কোন্দল দলের শীর্ষ নেতৃত্বকেও ভাবিয়ে তুলেছে। অনেক জেলার সভাপতি ও সাধারণ সম্পাদক বিপরীতমুখী অবস্থানে। কেউ কারও মুখ দেখেন না। কেন্দ্রীয় নেতারা জেলায় গেলেও অনেক সময় স্থানীয় নেতাদের এক গ্রুপ উপস্থিত থাকলে আরেক গ্রুপ থাকছেন না। জেলা পরিষদ নির্বাচনের পর কোন্দল আরও মাথাচাড়া দিয়ে উঠেছে। সুনামগঞ্জে জেলা আওয়ামী লীগের রাজনীতি দীর্ঘদিন ধরে দুই ভাগে বিভক্ত ছিল। এক গ্রুপের নেতৃত্বে ছিলেন প্রয়াত জাতীয় নেতা আবদুস সামাদ আজাদ ও আরেক গ্রুপের সদ্য প্রয়াত সুরঞ্জিত সেনগুপ্ত। সেই ধারাবাহিকতা এখনো চলমান। জেলা পরিষদ নির্বাচনে দ্বন্দ্ব আরও প্রকট আকার ধারণ করে। জেলা পরিষদ নির্বাচনে দলীয় সমর্থন পান সাবেক জেলা পরিষদ প্রশাসক ও জেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ব্যারিস্টার এনামুল কবির ইমন। তারপক্ষে ছিলেন সদ্য প্রয়াত সুরঞ্জিত সেনগুপ্তসহ অর্থ প্রতিমন্ত্রী এম মান্নানের নেতৃত্বে জেলার আরও তিন এমপি। কিন্তু তৃণমূলের প্রার্থী হয়ে নির্বাচনে বাজিমাত করেন জেলার সাবেক সাধারণ সম্পাদক নুরুল হুদা মুকুট। নুরুল হুদা মুকুটের পক্ষে ছিলেন জেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি মতিউর রহমানের পৌরসভার মেয়র ও জাতীয় পরিষদের সদস্য আইয়ুব বখত জগলুল, উপজেলা চেয়ারম্যান হাজী আবুল কালাম, ছাতক পৌর মেয়র আবুল কালাম চৌধুরী। এখনো এখানে দুই ধারায় বিভক্ত আওয়ামী লীগের রাজনীতি। একইভাবে চুয়াডাঙ্গার দুই এমপি দুই মেরুতে রাজনীতি করেন। এই দুই এমপির দ্বন্দ্বের কারণে জেলা পরিষদ নির্বাচনে দলীয় প্রার্থীর পরাজয় হয়েছে। চুয়াডাঙ্গা জেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি, চুয়াডাঙ্গা-১ আসনের সংসদ সদস্য ও জাতীয় সংসদের হুইপ সোলায়মান হক ছেলুন দল সমর্থিত প্রার্থীর পক্ষে থাকলেও তার বিরুদ্ধে ছিলেন চুয়াডাঙ্গা-২ আসনের সংসদ সদস্য আলী আজগার টগর।

নড়াইলেও স্থানীয় সংসদ সদস্য কবিরুল হক মুক্তি ও জেলা পরিষদের সাবেক প্রশাসক সুভাষ বোসের সঙ্গে দলীয় কোন্দল চরম আকার ধারণ করেছে। চাঁদপুরে রয়েছে তিন কেন্দ্রীয় নেতার বিরোধ। মাদারীপুরে রয়েছে তিন কেন্দ্রীয় নেতার কোন্দল। এক কেন্দ্রীয় নেতাকে তার সংসদীয় এলাকায় কোণঠাসা করতে অন্যরা ঐক্যবদ্ধ হয়েছে বলেও জানা গেছে। চট্টগ্রামে প্রবীণ আওয়ামী লীগ নেতা এ বি এম মহিউদ্দিন চৌধুরীর সঙ্গে মেয়র আ জ ম নাছিরের বিরোধ সর্বজনবিদিত। এভাবে সারা দেশে শীর্ষ নেতৃত্বের পাশাপাশি স্থানীয় নেতৃত্বেরও বিরোধ রয়েছে। আওয়ামী লীগের হাইকমান্ড মনে করছে, আগামী জাতীয় সংসদ নির্বাচনের আগে সেগুলো মিটিয়ে না ফেলতে পারলে তা নির্বাচনে বড় ধরনের নেতিবাচক প্রভাব ফেলবে।

এই বিভাগের আরও খবর
সেনাপ্রধানের সঙ্গে ইইউ রাষ্ট্রদূতের সৌজন্য সাক্ষাৎ
সেনাপ্রধানের সঙ্গে ইইউ রাষ্ট্রদূতের সৌজন্য সাক্ষাৎ
দ্বিতীয় দিনেও নির্বাচন অফিসে অবস্থান ধর্মঘট
দ্বিতীয় দিনেও নির্বাচন অফিসে অবস্থান ধর্মঘট
ভোট দিতে পারবেন না শেখ হাসিনাসহ পরিবারের কেউ
ভোট দিতে পারবেন না শেখ হাসিনাসহ পরিবারের কেউ
এলডিসি ইস্যুতে সময়সীমা বেঁধে দিয়ে জাতিসংঘের চিঠি
এলডিসি ইস্যুতে সময়সীমা বেঁধে দিয়ে জাতিসংঘের চিঠি
ব্যাংক ৩০০ কোটি টাকা পর্যন্ত ঋণ পুনঃতফসিল করতে পারবে
ব্যাংক ৩০০ কোটি টাকা পর্যন্ত ঋণ পুনঃতফসিল করতে পারবে
অভিন্ন দাবিতে জামায়াতসহ সাত দলের বিক্ষোভ আজ
অভিন্ন দাবিতে জামায়াতসহ সাত দলের বিক্ষোভ আজ
ইতিহাসে কোনো দিন এরকম কাজ হয়নি
ইতিহাসে কোনো দিন এরকম কাজ হয়নি
নির্বাচনে অনীহা থেকেই তাদের কর্মসূচি
নির্বাচনে অনীহা থেকেই তাদের কর্মসূচি
সব প্রকল্পের টেন্ডার হবে অনলাইনে
সব প্রকল্পের টেন্ডার হবে অনলাইনে
বাংলাদেশ থেকে সস্তায় ইলিশ গেল ভারতে!
বাংলাদেশ থেকে সস্তায় ইলিশ গেল ভারতে!
দুর্গাপূজা ঘিরে অপচেষ্টার বিরুদ্ধে সতর্ক থাকুন
দুর্গাপূজা ঘিরে অপচেষ্টার বিরুদ্ধে সতর্ক থাকুন
শহীদদের বিতর্কিত করার চেষ্টার অভিযোগে প্রথম আলোয় আগুন
শহীদদের বিতর্কিত করার চেষ্টার অভিযোগে প্রথম আলোয় আগুন
সর্বশেষ খবর
চাঁদপুর কবরস্থানে নবজাতক রেখে যাওয়ার ঘটনায় হাসপাতালের কার্যক্রম বন্ধ
চাঁদপুর কবরস্থানে নবজাতক রেখে যাওয়ার ঘটনায় হাসপাতালের কার্যক্রম বন্ধ

৩ সেকেন্ড আগে | দেশগ্রাম

অস্ট্রেলিয়া সিরিজে নেই স্যান্টনার, দায়িত্বে ব্রেসওয়েল
অস্ট্রেলিয়া সিরিজে নেই স্যান্টনার, দায়িত্বে ব্রেসওয়েল

১৫ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

ফেসবুকে কেউ আপনাকে ব্লক করেছে কিনা যেভাবে বুঝবেন
ফেসবুকে কেউ আপনাকে ব্লক করেছে কিনা যেভাবে বুঝবেন

২৬ মিনিট আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

এশিয়া কাপে আবারও মুখোমুখি হচ্ছে ভারত-পাকিস্তান
এশিয়া কাপে আবারও মুখোমুখি হচ্ছে ভারত-পাকিস্তান

২৭ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

আজ রাজধানীতে জামায়াতসহ ৭ দলের বিক্ষোভ
আজ রাজধানীতে জামায়াতসহ ৭ দলের বিক্ষোভ

৩৮ মিনিট আগে | রাজনীতি

কাজের ফাঁকে ঘুম আসে? জানুন মুক্তির উপায়
কাজের ফাঁকে ঘুম আসে? জানুন মুক্তির উপায়

৪৪ মিনিট আগে | জীবন ধারা

নতুন অ্যালবামে প্রকাশ করে যুক্তরাষ্ট্রে যাবে অর্থহীন
নতুন অ্যালবামে প্রকাশ করে যুক্তরাষ্ট্রে যাবে অর্থহীন

৪৯ মিনিট আগে | শোবিজ

শেষ মুহূর্তের নাটকীয় গোলে অ্যাতলেটিকোকে হারাল লিভারপুল
শেষ মুহূর্তের নাটকীয় গোলে অ্যাতলেটিকোকে হারাল লিভারপুল

৫২ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

কেইনের জোড়া গোলে চেলসিকে হারাল বায়ার্ন
কেইনের জোড়া গোলে চেলসিকে হারাল বায়ার্ন

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রাজধানীতে বহুতল ভবনের ছাদ থেকে পড়ে বৃদ্ধ নিহত
রাজধানীতে বহুতল ভবনের ছাদ থেকে পড়ে বৃদ্ধ নিহত

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

রাজধানী ঢাকায় আজ যেসব কর্মসূচি
রাজধানী ঢাকায় আজ যেসব কর্মসূচি

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আজ মুখোমুখি শ্রীলংকা-আফগানিস্তান, যে সমীকরণের সামনে টাইগাররা
আজ মুখোমুখি শ্রীলংকা-আফগানিস্তান, যে সমীকরণের সামনে টাইগাররা

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

যুক্তরাষ্ট্রে বন্দুকধারীর গুলিতে ৩ পুলিশ কর্মকর্তা নিহত
যুক্তরাষ্ট্রে বন্দুকধারীর গুলিতে ৩ পুলিশ কর্মকর্তা নিহত

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সারাদেশে বজ্রবৃষ্টির আভাস
সারাদেশে বজ্রবৃষ্টির আভাস

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পাঁচ ব্যাংক মার্জারের খবরে হতাশা-উদ্বেগ
পাঁচ ব্যাংক মার্জারের খবরে হতাশা-উদ্বেগ

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ছড়িয়ে পড়ছে নতুন নতুন মাদকদ্রব্য
ছড়িয়ে পড়ছে নতুন নতুন মাদকদ্রব্য

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রাণের স্পন্দনে জেগে উঠুক দেশের ফুটবল
প্রাণের স্পন্দনে জেগে উঠুক দেশের ফুটবল

১ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

ইসলামী রাজনীতির প্রধান উৎস আল-কোরআন
ইসলামী রাজনীতির প্রধান উৎস আল-কোরআন

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

নারায়ণগঞ্জে ইউপি চেয়ারম্যান ডালিম গ্রেফতার
নারায়ণগঞ্জে ইউপি চেয়ারম্যান ডালিম গ্রেফতার

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

টঙ্গীতে শিশু খাদ্য উৎপাদন কারখানায় অভিযান, জরিমানা
টঙ্গীতে শিশু খাদ্য উৎপাদন কারখানায় অভিযান, জরিমানা

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চকরিয়ায় অপহরণ চক্রের সদস্য অস্ত্রসহ আটক, নারী উদ্ধার
চকরিয়ায় অপহরণ চক্রের সদস্য অস্ত্রসহ আটক, নারী উদ্ধার

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রাইভেটকারের গ্যাস সিলিন্ডারে মিলল ইয়াবা, আটক ২
প্রাইভেটকারের গ্যাস সিলিন্ডারে মিলল ইয়াবা, আটক ২

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ট্রাম্প প্রশাসনের বিরুদ্ধে মামলা ক্যালিফোর্নিয়া বিশ্ববিদ্যালয়ের
ট্রাম্প প্রশাসনের বিরুদ্ধে মামলা ক্যালিফোর্নিয়া বিশ্ববিদ্যালয়ের

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৭ দফা দাবিতে শাবি ছাত্রদলের স্মারকলিপি
৭ দফা দাবিতে শাবি ছাত্রদলের স্মারকলিপি

৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

জিহ্বার জন্য দায়বদ্ধ হোন
জিহ্বার জন্য দায়বদ্ধ হোন

৬ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

আমিরাতকে হারিয়ে শেষ চারে ভারতের সঙ্গী পাকিস্তান
আমিরাতকে হারিয়ে শেষ চারে ভারতের সঙ্গী পাকিস্তান

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সেনাপ্রধানের সঙ্গে ইইউ রাষ্ট্রদূতের সৌজন্য সাক্ষাৎ
সেনাপ্রধানের সঙ্গে ইইউ রাষ্ট্রদূতের সৌজন্য সাক্ষাৎ

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৮ সেপ্টেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৮ সেপ্টেম্বর)

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ব্রিটেনে ট্রাম্পকে রাজকীয় সংবর্ধনা
ব্রিটেনে ট্রাম্পকে রাজকীয় সংবর্ধনা

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১ কাপ কফির দাম ৮৩ হাজার টাকা!
১ কাপ কফির দাম ৮৩ হাজার টাকা!

৮ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

সর্বাধিক পঠিত
টানা ৪ দিনের ছুটি পাচ্ছেন সরকারি চাকরিজীবীরা
টানা ৪ দিনের ছুটি পাচ্ছেন সরকারি চাকরিজীবীরা

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দোহায় হামলা চালানোয় নেতানিয়াহুকে শাস্তি পেতেই হবে, হুঁশিয়ারি কাতারের
দোহায় হামলা চালানোয় নেতানিয়াহুকে শাস্তি পেতেই হবে, হুঁশিয়ারি কাতারের

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতে গণবিক্ষোভের শঙ্কা, ১৯৭৪ পরবর্তী আন্দোলন নিয়ে গবেষণার নির্দেশ
ভারতে গণবিক্ষোভের শঙ্কা, ১৯৭৪ পরবর্তী আন্দোলন নিয়ে গবেষণার নির্দেশ

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান প্রধানদের জন্য মাউশির নতুন নির্দেশনা
শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান প্রধানদের জন্য মাউশির নতুন নির্দেশনা

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সমুদ্রে মিলেছে আট ধরনের ভারী খনিজ
সমুদ্রে মিলেছে আট ধরনের ভারী খনিজ

৮ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

‘পিআর ইস্যুতে আলোচনার টেবিল রেখে রাজপথে যাওয়া স্ববিরোধিতা’
‘পিআর ইস্যুতে আলোচনার টেবিল রেখে রাজপথে যাওয়া স্ববিরোধিতা’

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অস্ট্রেলীয় সাংবাদিকের যে প্রশ্নে চটে গেলেন ট্রাম্প (ভিডিও)
অস্ট্রেলীয় সাংবাদিকের যে প্রশ্নে চটে গেলেন ট্রাম্প (ভিডিও)

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রমজানের আগেই নির্বাচন হবে : প্রধান উপদেষ্টা
রমজানের আগেই নির্বাচন হবে : প্রধান উপদেষ্টা

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

র‌্যাংকিংয়েও আফগানদের টপকে গেল টাইগাররা
র‌্যাংকিংয়েও আফগানদের টপকে গেল টাইগাররা

১৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

এখন আন্দোলন ডাকার মানে হলো আলোচনার টেবিলকে অসম্মান করা
এখন আন্দোলন ডাকার মানে হলো আলোচনার টেবিলকে অসম্মান করা

১৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শৈশবের ‘আলিয়া’কে জড়িয়ে ধরলেন বর্তমানের আলিয়া!
শৈশবের ‘আলিয়া’কে জড়িয়ে ধরলেন বর্তমানের আলিয়া!

২০ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

মেট্রোরেল স্টেশনে দোকান ভাড়ার বিষয়ে নতুন বার্তা
মেট্রোরেল স্টেশনে দোকান ভাড়ার বিষয়ে নতুন বার্তা

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শ্রীলঙ্কা জিতলে বাঁচবে স্বপ্ন, হারলে কঠিন সমীকরণ বাংলাদেশের
শ্রীলঙ্কা জিতলে বাঁচবে স্বপ্ন, হারলে কঠিন সমীকরণ বাংলাদেশের

১৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শেখ হাসিনা ও তার পরিবারের কেউ ভোট দিতে পারবেন না
শেখ হাসিনা ও তার পরিবারের কেউ ভোট দিতে পারবেন না

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ন্যাটোর আদলে আরব-ইসলামিক জোট তৈরির সম্ভাবনা, আতঙ্কিত ভারত?
ন্যাটোর আদলে আরব-ইসলামিক জোট তৈরির সম্ভাবনা, আতঙ্কিত ভারত?

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মানবপাচারের অভিনব কৌশল: ফুটবল টিম সেজে জাপানে পাড়ি!
মানবপাচারের অভিনব কৌশল: ফুটবল টিম সেজে জাপানে পাড়ি!

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জবি উপাচার্যসহ পুরো প্রশাসনের পদত্যাগের দাবিতে বিক্ষোভ শিক্ষার্থীদের
জবি উপাচার্যসহ পুরো প্রশাসনের পদত্যাগের দাবিতে বিক্ষোভ শিক্ষার্থীদের

১৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ইসরায়েলের ওপর নিষেধাজ্ঞার প্রস্তাব ইউরোপিয়ান ইউনিয়নের
ইসরায়েলের ওপর নিষেধাজ্ঞার প্রস্তাব ইউরোপিয়ান ইউনিয়নের

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অ্যাডিশনাল ডিআইজি জালাল উদ্দিন আহমেদের মৃত্যু
অ্যাডিশনাল ডিআইজি জালাল উদ্দিন আহমেদের মৃত্যু

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জুনিয়র বৃত্তি পরীক্ষা শুরু ২১ ডিসেম্বর
জুনিয়র বৃত্তি পরীক্ষা শুরু ২১ ডিসেম্বর

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতে গেল ৩৭.৪৬ মেট্রিক টন ইলিশের প্রথম চালান
ভারতে গেল ৩৭.৪৬ মেট্রিক টন ইলিশের প্রথম চালান

২৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বাংলাদেশে ফ্রান্স ভিসাসেবা চালু ভিএফএস গ্লোবালের
বাংলাদেশে ফ্রান্স ভিসাসেবা চালু ভিএফএস গ্লোবালের

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভাঙ্গা থানায় ভাঙচুরের ঘটনায় নিক্সন চৌধুরীসহ ২৯ জনের নামে মামলা
ভাঙ্গা থানায় ভাঙচুরের ঘটনায় নিক্সন চৌধুরীসহ ২৯ জনের নামে মামলা

১৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গাজা শহরে বৃষ্টির মতো গোলাবর্ষণ চলছে, প্রাণ বাঁচাতে দক্ষিণে ছুটছে ফিলিস্থিনিরা
গাজা শহরে বৃষ্টির মতো গোলাবর্ষণ চলছে, প্রাণ বাঁচাতে দক্ষিণে ছুটছে ফিলিস্থিনিরা

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সারা দেশে টানা বৃষ্টির পূর্বাভাস, বাড়বে তাপমাত্রা
সারা দেশে টানা বৃষ্টির পূর্বাভাস, বাড়বে তাপমাত্রা

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চার দফা দাবিতে সাতরাস্তা মোড় অবরোধ, যান চলাচল বন্ধ
চার দফা দাবিতে সাতরাস্তা মোড় অবরোধ, যান চলাচল বন্ধ

২১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ইউক্রেনে প্রথমবারের মতো অস্ত্র বিক্রির অনুমোদন দিলেন ট্রাম্প
ইউক্রেনে প্রথমবারের মতো অস্ত্র বিক্রির অনুমোদন দিলেন ট্রাম্প

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ছয় মাসের মধ্যে সুষ্ঠু নির্বাচন করে দায়িত্ব থেকে মুক্তি চাই
ছয় মাসের মধ্যে সুষ্ঠু নির্বাচন করে দায়িত্ব থেকে মুক্তি চাই

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হাসিনার আরও দুটি লকার জব্দ
হাসিনার আরও দুটি লকার জব্দ

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাতারগুলের অবকাঠামো উন্নয়ন প্রয়োজন: আসিফ নজরুল
রাতারগুলের অবকাঠামো উন্নয়ন প্রয়োজন: আসিফ নজরুল

১৬ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

প্রিন্ট সর্বাধিক
টার্গেট এখন বিএনপি মাইনাস
টার্গেট এখন বিএনপি মাইনাস

সম্পাদকীয়

বাংলাদেশ থেকে সস্তায় ইলিশ গেল ভারতে!
বাংলাদেশ থেকে সস্তায় ইলিশ গেল ভারতে!

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

বিভাগের এক জেলায় পরীক্ষামূলক পিআর দিন
বিভাগের এক জেলায় পরীক্ষামূলক পিআর দিন

নগর জীবন

আবার দখল সড়ক
আবার দখল সড়ক

রকমারি নগর পরিক্রমা

বিএনপির মনোনয়ন চান চারজন
বিএনপির মনোনয়ন চান চারজন

নগর জীবন

মাঠে বিএনপি-জামায়াতের সঙ্গে অন্যরা
মাঠে বিএনপি-জামায়াতের সঙ্গে অন্যরা

নগর জীবন

আমলাতন্ত্রে আটকা রোবোটিক সার্জারি
আমলাতন্ত্রে আটকা রোবোটিক সার্জারি

পেছনের পৃষ্ঠা

পলাতক মালিকদের সম্পত্তি বিক্রি হচ্ছে
পলাতক মালিকদের সম্পত্তি বিক্রি হচ্ছে

নগর জীবন

রংপুরে ভাঙন, সিলেটে পানি বিপৎসীমার ওপরে
রংপুরে ভাঙন, সিলেটে পানি বিপৎসীমার ওপরে

পেছনের পৃষ্ঠা

বাঁশ এখন বাণিজ্যিক চাষের উদ্ভিদ
বাঁশ এখন বাণিজ্যিক চাষের উদ্ভিদ

পেছনের পৃষ্ঠা

শহীদদের বিতর্কিত করার চেষ্টার অভিযোগে প্রথম আলোয় আগুন
শহীদদের বিতর্কিত করার চেষ্টার অভিযোগে প্রথম আলোয় আগুন

প্রথম পৃষ্ঠা

বিক্ষোভ অবরোধ ভোগান্তি
বিক্ষোভ অবরোধ ভোগান্তি

প্রথম পৃষ্ঠা

যেখানেই সাধন সেখানেই দুর্নীতি
যেখানেই সাধন সেখানেই দুর্নীতি

প্রথম পৃষ্ঠা

ইতিহাসে কোনো দিন এরকম কাজ হয়নি
ইতিহাসে কোনো দিন এরকম কাজ হয়নি

প্রথম পৃষ্ঠা

সব প্রকল্পের টেন্ডার হবে অনলাইনে
সব প্রকল্পের টেন্ডার হবে অনলাইনে

প্রথম পৃষ্ঠা

উদ্বোধনী দিনে মুখোমুখি কিংস-ফর্টিস
উদ্বোধনী দিনে মুখোমুখি কিংস-ফর্টিস

মাঠে ময়দানে

কিছু শক্তি নির্বাচন বিলম্ব করার চেষ্টায় : ড. ইউনূস
কিছু শক্তি নির্বাচন বিলম্ব করার চেষ্টায় : ড. ইউনূস

প্রথম পৃষ্ঠা

অভিন্ন দাবিতে জামায়াতসহ সাত দলের বিক্ষোভ আজ
অভিন্ন দাবিতে জামায়াতসহ সাত দলের বিক্ষোভ আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

ভারতে পালানোর সময় সাবেক এমপির পিএস গ্রেপ্তার
ভারতে পালানোর সময় সাবেক এমপির পিএস গ্রেপ্তার

নগর জীবন

দেশের প্রধান সমস্যা দুর্নীতি
দেশের প্রধান সমস্যা দুর্নীতি

নগর জীবন

রাজনৈতিক সংকটে যুক্তরাষ্ট্র
রাজনৈতিক সংকটে যুক্তরাষ্ট্র

পূর্ব-পশ্চিম

পিআর পদ্ধতি হবে ধ্বংসাত্মক
পিআর পদ্ধতি হবে ধ্বংসাত্মক

নগর জীবন

এলডিসি ইস্যুতে সময়সীমা বেঁধে দিয়ে জাতিসংঘের চিঠি
এলডিসি ইস্যুতে সময়সীমা বেঁধে দিয়ে জাতিসংঘের চিঠি

প্রথম পৃষ্ঠা

অচলাবস্থা সৃষ্টি করতে পিআর পদ্ধতির দাবি
অচলাবস্থা সৃষ্টি করতে পিআর পদ্ধতির দাবি

নগর জীবন

সাত কলেজ নিয়ে বিশ্ববিদ্যালয় হলে সংকুচিত হবে শিক্ষার সুযোগ
সাত কলেজ নিয়ে বিশ্ববিদ্যালয় হলে সংকুচিত হবে শিক্ষার সুযোগ

নগর জীবন

রোগীর মৃত্যু নিয়ে হাসপাতালে তুলকালাম
রোগীর মৃত্যু নিয়ে হাসপাতালে তুলকালাম

পেছনের পৃষ্ঠা

রাকসুতে ম্যানুয়ালি ভোট গণনা চায় ছাত্রদল, বিপক্ষে শিবির
রাকসুতে ম্যানুয়ালি ভোট গণনা চায় ছাত্রদল, বিপক্ষে শিবির

পেছনের পৃষ্ঠা

দুর্গাপূজা ঘিরে অপচেষ্টার বিরুদ্ধে সতর্ক থাকুন
দুর্গাপূজা ঘিরে অপচেষ্টার বিরুদ্ধে সতর্ক থাকুন

প্রথম পৃষ্ঠা

দুর্গাপূজা ঘিরে যে কোনো হীন উদ্দেশ্য ব্যর্থ করে দিতে হবে
দুর্গাপূজা ঘিরে যে কোনো হীন উদ্দেশ্য ব্যর্থ করে দিতে হবে

নগর জীবন