শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, সোমবার, ১৩ ফেব্রুয়ারি, ২০১৭ আপডেট:

কোন্দলে পুড়ছে তৃণমূল

সমাধানে বৈঠক হয় আওয়ামী লীগ নেতাদের কিন্তু কোনো সমঝোতাই চূড়ান্ত রূপ নেয় না
রফিকুল ইসলাম রনি
প্রিন্ট ভার্সন
কোন্দলে পুড়ছে তৃণমূল

কোন্দলে পুড়ছে আওয়ামী লীগের তৃণমূল। বিশেষ করে শেরপুরে অরাজক পরিস্থিতি বিরাজ করছে। এসঙ্গে জেলার সীমানা ছাড়িয়ে স্থানীয় সরকারদলীয় নেতাদের বিরোধ আলোচনায় স্থান পেয়েছে জাতীয় সংসদের পয়েন্ট অব অর্ডারের আলোচনায়ও।

জেলা সভাপতি ও হুইপ আতিউর রহমান আতিক গত মঙ্গলবার এমন অভিযোগ করে বলেন, জেলা পরিষদ নির্বাচনে শেরপুরে প্রধানমন্ত্রীর মনোনয়ন পেয়েছিলেন আওয়ামী লীগের জেলা সাধারণ সম্পাদক। কিন্তু নির্বাচনে জয়ী হয়েছেন দলের বিদ্রোহী প্রার্থী হুমায়ূন কবীর। তিনি জেতার পরে শেরপুরে অস্থিতিশীল পরিবেশ সৃষ্টি হয়েছে। অদৃশ্য শক্তির ইশারায় প্রশাসন নীরব ভূমিকা পালন করছে।

এ চিত্র শুধু শেরপুর জেলাই নয়, এ চিত্র এখন কমপক্ষে ৩০-৩৫টি জেলায়। আধিপত্য বিস্তারের লড়াই, অন্তর্দলীয় কোন্দল আর ক্ষমতার লড়াইয়ে ক্ষমতাসীন আওয়ামী লীগের শত্রু এখন আওয়ামী লীগই। সহযোগী ও ভ্রাতৃপ্রতিম বিভিন্ন সংগঠনের ওপরও যেন নিয়ন্ত্রণও হারিয়ে ফেলেছে তৃণমূলে সংগঠিত এ দলটি। কেন্দ্র থেকে তৃণমূল পর্যন্ত অনেক নেতা-কর্মীই এখন ক্ষমতার সুফল হিসেবে কী পেলেন সে অঙ্ক কষছেন। এতে দলটিতে অন্তর্কোন্দল বাড়ছে। মন্ত্রী ও সংসদ সদস্যদের সঙ্গে কেন্দ্রীয় ও তৃণমূলের নেতাদের দূরত্বও বাড়ছে। দলীয় সূত্রগুলো জানিয়েছে, সংগঠনের চেয়ে প্রশাসনের ওপর বেশি নির্ভর করছে সরকার। প্রশাসন দিয়ে রাজনৈতিক প্রতিপক্ষকে কোণঠাসা করে আত্মবিশ্বাসী আওয়ামী লীগের নীতিনির্ধারকদের বিরোধ মেটাতে সাংগঠনিক সফর হলেও কোনো সুফল মিলছে না। বরং কেন্দ্রীয় নেতাদের সামনেই চেয়ার ভাঙচুরের ঘটনাও ঘটছে। স্থানীয় ও কেন্দ্রীয় নেতাদের নিয়ে সমঝোতার বৈঠক হলেও কোনো চূড়ান্ত রূপ পায় না। ফলে কোন্দল আর নিরসন হয় না। আওয়ামী লীগের একাধিক কেন্দ্রীয় নেতা নাম প্রকাশ না করার শর্তে বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, সরকারের দ্বিতীয় মেয়াদ চলছে, এটি যেন আমাদের নীতিনির্ধারকরা ভুলে গেছেন। দলের যে লোকগুলো গত আট বছরে সরকারের বিভিন্ন সুযোগ-সুবিধা নিয়েছেন, এখনো তারা সে জায়গাতেই আছেন। সরকারের নতুন মেয়াদেও দলের বঞ্চিতরা বঞ্চিতই থাকছেন। এর ফলে অনেক নেতা-কর্মী মনঃক্ষুণ্ন হয়ে সংগঠনের কাজে নিষ্ক্রিয় হয়ে পড়ছেন, আবার অনেকে বেপরোয়া হয়ে উঠছেন। এতে সংগঠন ক্ষতিগ্রস্ত হচ্ছে। শেরপুরের ক্ষমতাসীন দলের রাজনীতি এখন পূর্বাঞ্চল ও পশ্চিমাঞ্চলে বিভক্ত হয়ে পড়েছে। পশ্চিম অঞ্চলের প্রথম সারিতে আছেন জেলা সভাপতি আতিকুর রহমান আতিক, সাধারণ সম্পাদক চন্দন, বর্তমান শেরপুর পৌর মেয়র গোলাম কিবরিয়া লিটন ও জেলা যুবলীগ সাধারণ সম্পাদক নজরুল ইসলাম। পশ্চিম অঞ্চলে আছেন আতিকবিরোধীরা। পশ্চিম অঞ্চল গ্রুপের অনেকেই একসময় আতিকের ডানহাত হিসেবে কাজ করেছেন। এই গ্রুপের নেতৃত্বে প্রথম সারিতে আছেন সদ্য নির্বাচিত জেলা চেয়ারম্যান হুমায়ুন কবির রুমান, সদর উপজেলা চেয়ারম্যান ছানোয়ার হোসেন ছানু, জেলা যুবলীগ সভাপতি হাবিবুর রহমান হাবিব, মুক্তিযোদ্ধা আবদুল ওয়াদুদ ওদু, মুক্তিযোদ্ধা অ্যাডভোকেট আখতারুজ্জামান। তবে এখানে আওয়ামী লীগের প্রেসিডিয়াম সদস্য ও কৃষিমন্ত্রী মতিয়া চৌধুরীর সঙ্গে কৃষক লীগ নেতা বদিউজ্জামান বাদশার বিরোধের খবর প্রায়ই গণমাধ্যমে প্রকাশ পাচ্ছে। গত ২ ফেব্রুয়ারি সিরাজগঞ্জের শাহজাদপুরে গত বৃহস্পতিবার দুপুরে পৌর আওয়ামী লীগের বহিষ্কৃত সভাপতি ভিপি রহিমের সমর্থকরা জেলা আওয়ামী লীগের সাংগঠনিক সম্পাদক পৌর মেয়র হালিমুল হক মিরুর বাড়ি ঘেরাও করে। এ সময় দুই পক্ষের মধ্যে সংঘর্ষের ঘটনা ঘটে। এক পর্যায়ে উভয়পক্ষের মধ্যে গোলাগুলিও শুরু হয়। সংবাদ সংগ্রহের জন্য ঘটনাস্থলে যাওয়া দৈনিক সমকালের শাহজাদপুর প্রতিনিধি সাংবাদিক আবদুল হাকিম মাথায় গুলিবিদ্ধ হন। উভয় পক্ষের অন্তত ১৫ জন আহত হন। গত শুক্রবার সকালে সদর উপজেলার মঠপাড়া গ্রামে আওয়ামী লীগের দুই গ্রুপের সংঘর্ষে ইদ্রিস আলী (৪৫) নামে একজন নিহত হয়েছেন। এ সময় অন্তত ১০ জন আহত হয়েছেন। জানা গেছে, আধিপত্য বিস্তার নিয়ে দীর্ঘদিন ধরে জিয়ারখী ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক আবদুল কাদের ও ওয়ার্ড আওয়ামী লীগ সভাপতি আফজাল হোসেনের মধ্যে দ্বন্দ্ব চলছে। এর জের ধরে জমি ভাগবাটোয়ারা নিয়ে এদিন আবদুল কাদের সমর্থক শাহজাহান ইসলাম ও আফজাল হোসেন সমর্থক ইসমাইলের মধ্যে কথা কাটাকাটি হয়। একপর্যায়ে উভয়পক্ষ সংঘর্ষে জড়িয়ে পড়ে। এর আগে ব্রাহ্মণবাড়িয়া আওয়ামী লীগের প্রতিনিধি সম্মেলনের সময় দুই গ্রুপের নেতাদের মধ্যে হাতাহাতি ও চেয়ার ছোরাছুরির ঘটনাও ঘটে। তৃণমূলে কোন্দলের কারণে অভ্যন্তরীণ খুনোখুনির ঘটনাও ঘটছে। দায়িত্বশীল কোনো নেতা স্বীকার না করলেও সম্প্রতি কয়েকটি ঘটনায় আওয়ামী লীগে কোন্দলের বিষয়টি স্পষ্ট হয়ে উঠেছে। সূত্র জানায়, কোন্দল দলের শীর্ষ নেতৃত্বকেও ভাবিয়ে তুলেছে। অনেক জেলার সভাপতি ও সাধারণ সম্পাদক বিপরীতমুখী অবস্থানে। কেউ কারও মুখ দেখেন না। কেন্দ্রীয় নেতারা জেলায় গেলেও অনেক সময় স্থানীয় নেতাদের এক গ্রুপ উপস্থিত থাকলে আরেক গ্রুপ থাকছেন না। জেলা পরিষদ নির্বাচনের পর কোন্দল আরও মাথাচাড়া দিয়ে উঠেছে। সুনামগঞ্জে জেলা আওয়ামী লীগের রাজনীতি দীর্ঘদিন ধরে দুই ভাগে বিভক্ত ছিল। এক গ্রুপের নেতৃত্বে ছিলেন প্রয়াত জাতীয় নেতা আবদুস সামাদ আজাদ ও আরেক গ্রুপের সদ্য প্রয়াত সুরঞ্জিত সেনগুপ্ত। সেই ধারাবাহিকতা এখনো চলমান। জেলা পরিষদ নির্বাচনে দ্বন্দ্ব আরও প্রকট আকার ধারণ করে। জেলা পরিষদ নির্বাচনে দলীয় সমর্থন পান সাবেক জেলা পরিষদ প্রশাসক ও জেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ব্যারিস্টার এনামুল কবির ইমন। তারপক্ষে ছিলেন সদ্য প্রয়াত সুরঞ্জিত সেনগুপ্তসহ অর্থ প্রতিমন্ত্রী এম মান্নানের নেতৃত্বে জেলার আরও তিন এমপি। কিন্তু তৃণমূলের প্রার্থী হয়ে নির্বাচনে বাজিমাত করেন জেলার সাবেক সাধারণ সম্পাদক নুরুল হুদা মুকুট। নুরুল হুদা মুকুটের পক্ষে ছিলেন জেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি মতিউর রহমানের পৌরসভার মেয়র ও জাতীয় পরিষদের সদস্য আইয়ুব বখত জগলুল, উপজেলা চেয়ারম্যান হাজী আবুল কালাম, ছাতক পৌর মেয়র আবুল কালাম চৌধুরী। এখনো এখানে দুই ধারায় বিভক্ত আওয়ামী লীগের রাজনীতি। একইভাবে চুয়াডাঙ্গার দুই এমপি দুই মেরুতে রাজনীতি করেন। এই দুই এমপির দ্বন্দ্বের কারণে জেলা পরিষদ নির্বাচনে দলীয় প্রার্থীর পরাজয় হয়েছে। চুয়াডাঙ্গা জেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি, চুয়াডাঙ্গা-১ আসনের সংসদ সদস্য ও জাতীয় সংসদের হুইপ সোলায়মান হক ছেলুন দল সমর্থিত প্রার্থীর পক্ষে থাকলেও তার বিরুদ্ধে ছিলেন চুয়াডাঙ্গা-২ আসনের সংসদ সদস্য আলী আজগার টগর।

নড়াইলেও স্থানীয় সংসদ সদস্য কবিরুল হক মুক্তি ও জেলা পরিষদের সাবেক প্রশাসক সুভাষ বোসের সঙ্গে দলীয় কোন্দল চরম আকার ধারণ করেছে। চাঁদপুরে রয়েছে তিন কেন্দ্রীয় নেতার বিরোধ। মাদারীপুরে রয়েছে তিন কেন্দ্রীয় নেতার কোন্দল। এক কেন্দ্রীয় নেতাকে তার সংসদীয় এলাকায় কোণঠাসা করতে অন্যরা ঐক্যবদ্ধ হয়েছে বলেও জানা গেছে। চট্টগ্রামে প্রবীণ আওয়ামী লীগ নেতা এ বি এম মহিউদ্দিন চৌধুরীর সঙ্গে মেয়র আ জ ম নাছিরের বিরোধ সর্বজনবিদিত। এভাবে সারা দেশে শীর্ষ নেতৃত্বের পাশাপাশি স্থানীয় নেতৃত্বেরও বিরোধ রয়েছে। আওয়ামী লীগের হাইকমান্ড মনে করছে, আগামী জাতীয় সংসদ নির্বাচনের আগে সেগুলো মিটিয়ে না ফেলতে পারলে তা নির্বাচনে বড় ধরনের নেতিবাচক প্রভাব ফেলবে।

এই বিভাগের আরও খবর
বাংলাদেশে সহযোগিতা বাড়াতে চায় পাকিস্তান
বাংলাদেশে সহযোগিতা বাড়াতে চায় পাকিস্তান
ভোটে অংশ নিতে পারবে না জাপা
ভোটে অংশ নিতে পারবে না জাপা
পিএসসিতে ১৫ দফা প্রস্তাব এনসিপির
পিএসসিতে ১৫ দফা প্রস্তাব এনসিপির
নির্বাচন বাধাগ্রস্ত হলে গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠা হবে না
নির্বাচন বাধাগ্রস্ত হলে গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠা হবে না
জুলাই সনদ বাস্তবায়ন সুপারিশ প্রায় চূড়ান্ত
জুলাই সনদ বাস্তবায়ন সুপারিশ প্রায় চূড়ান্ত
দেশ গঠনে কোর অব ইঞ্জিনিয়ার্সের ভূমিকা অব্যাহত থাকবে
দেশ গঠনে কোর অব ইঞ্জিনিয়ার্সের ভূমিকা অব্যাহত থাকবে
তারেক রহমান জনগণের বন্ধু
তারেক রহমান জনগণের বন্ধু
কর্মসূচি সফল করার আহ্বান
কর্মসূচি সফল করার আহ্বান
শেষ পর্যায়ে আরও তিন মামলার বিচার
শেষ পর্যায়ে আরও তিন মামলার বিচার
১৫ সেনা কর্মকর্তা এখনো চাকরিতে বহাল : প্রসিকিউশন
১৫ সেনা কর্মকর্তা এখনো চাকরিতে বহাল : প্রসিকিউশন
সংসদ নির্বাচনের ভোট কেন্দ্র চূড়ান্ত আজ প্রকাশ
সংসদ নির্বাচনের ভোট কেন্দ্র চূড়ান্ত আজ প্রকাশ
মিত্ররা চায় ধানের শীষ
মিত্ররা চায় ধানের শীষ
সর্বশেষ খবর
জয়পুরহাটে যুবদলের ৪৭তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী পালিত
জয়পুরহাটে যুবদলের ৪৭তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী পালিত

৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

‘এবিসিডি অফ ইমার্জেন্সি কেয়ার’ প্রশিক্ষণ নিলেন ৫০ চিকিৎসক
‘এবিসিডি অফ ইমার্জেন্সি কেয়ার’ প্রশিক্ষণ নিলেন ৫০ চিকিৎসক

১৭ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

সোনারগাঁয়ে দেশীয় পাইপগান ও কার্তুজ উদ্ধার
সোনারগাঁয়ে দেশীয় পাইপগান ও কার্তুজ উদ্ধার

২৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

দেশে রিজার্ভ বেড়ে ৩২ বিলিয়ন ডলার
দেশে রিজার্ভ বেড়ে ৩২ বিলিয়ন ডলার

২৫ মিনিট আগে | অর্থনীতি

কুড়িগ্রামে যুবদলের প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী পালিত
কুড়িগ্রামে যুবদলের প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী পালিত

২৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

গাজা সীমান্ত থেকে জরুরি অবস্থা তুলে নেওয়ার দাবি ইসরায়েলের
গাজা সীমান্ত থেকে জরুরি অবস্থা তুলে নেওয়ার দাবি ইসরায়েলের

৩২ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আফগানদের কাছে হেরে শিরোপার রেস থেকে ছিটকে গেল বাংলাদেশ
আফগানদের কাছে হেরে শিরোপার রেস থেকে ছিটকে গেল বাংলাদেশ

৩৩ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

রংপুরে যুবদলের প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী পালিত
রংপুরে যুবদলের প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী পালিত

৩৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

কমলাপুরে ট্রেনের ধাক্কায়  বৃদ্ধার মৃত্যু
কমলাপুরে ট্রেনের ধাক্কায় বৃদ্ধার মৃত্যু

৪২ মিনিট আগে | নগর জীবন

হার দিয়ে সিরিজ শুরু বাংলাদেশের
হার দিয়ে সিরিজ শুরু বাংলাদেশের

৪৩ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

সিদ্ধিরগঞ্জে দুই ছিনতাইকারী গ্রেফতার
সিদ্ধিরগঞ্জে দুই ছিনতাইকারী গ্রেফতার

৪৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বিএনপির সাথে কমনওয়েলথ প্রতিনিধি দলের বৈঠক
বিএনপির সাথে কমনওয়েলথ প্রতিনিধি দলের বৈঠক

৪৯ মিনিট আগে | রাজনীতি

হবিগঞ্জে বাবার বটির আঘাতে মেয়ের মৃত্যুর অভিযোগ
হবিগঞ্জে বাবার বটির আঘাতে মেয়ের মৃত্যুর অভিযোগ

৪৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ঘূর্ণিঝড় ‘মোন্থা’-এর প্রভাবে দেশজুড়ে বৃষ্টির আভাস
ঘূর্ণিঝড় ‘মোন্থা’-এর প্রভাবে দেশজুড়ে বৃষ্টির আভাস

৫৬ মিনিট আগে | জাতীয়

চোখের জলে কালামের বিদায়, শোকস্তব্ধ পুরো গ্রাম
চোখের জলে কালামের বিদায়, শোকস্তব্ধ পুরো গ্রাম

৫৭ মিনিট আগে | জাতীয়

বগুড়ায় যুবদলের ৪৭তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী পালন
বগুড়ায় যুবদলের ৪৭তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী পালন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পঞ্চগড়ে অস্ত্র-গুলি উদ্ধার
পঞ্চগড়ে অস্ত্র-গুলি উদ্ধার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

স্তন ক্যানসার নিয়ে চমকপ্রদ তথ্য দিলেন সৌদি চিকিৎসক
স্তন ক্যানসার নিয়ে চমকপ্রদ তথ্য দিলেন সৌদি চিকিৎসক

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মেহেরপুরে ফুটবল টুর্নামেন্টের উদ্বোধন
মেহেরপুরে ফুটবল টুর্নামেন্টের উদ্বোধন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

তানিয়া আফরিনের ‘বাংলাদেশে গণমাধ্যম ও বিনোদন খাতে নারীর নেতৃত্ব’
তানিয়া আফরিনের ‘বাংলাদেশে গণমাধ্যম ও বিনোদন খাতে নারীর নেতৃত্ব’

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

কচাকাটা থানাকে উপজেলা বাস্তবায়ন করার দাবিতে গণস্বাক্ষর
কচাকাটা থানাকে উপজেলা বাস্তবায়ন করার দাবিতে গণস্বাক্ষর

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নির্বাচিত সরকার ছাড়া দেশে উন্নয়ন হবে না: বুলু
নির্বাচিত সরকার ছাড়া দেশে উন্নয়ন হবে না: বুলু

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

গাজায় তুর্কি বাহিনীকে মেনে নেওয়া হবে না, মুখ খুললেন ইসরায়েলি পররাষ্ট্রমন্ত্রী
গাজায় তুর্কি বাহিনীকে মেনে নেওয়া হবে না, মুখ খুললেন ইসরায়েলি পররাষ্ট্রমন্ত্রী

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জবির ২০২৫-২৬ শিক্ষাবর্ষের ভর্তি পরীক্ষার সম্ভাব্য তারিখ ঘোষণা
জবির ২০২৫-২৬ শিক্ষাবর্ষের ভর্তি পরীক্ষার সম্ভাব্য তারিখ ঘোষণা

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

খাগড়াছড়িতে যুবদলের প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী পালিত
খাগড়াছড়িতে যুবদলের প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী পালিত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শ্রেয়াস আইয়ার কি মৃত্যুঝুঁকিতে ছিলেন?
শ্রেয়াস আইয়ার কি মৃত্যুঝুঁকিতে ছিলেন?

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মোংলায় মাদক কারবারির কারাদণ্ড
মোংলায় মাদক কারবারির কারাদণ্ড

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইউএফটিবি উপাচার্যের সঙ্গে উগান্ডার বিশ্ববিদ্যালয়ের রেক্টরের সাক্ষাৎ
ইউএফটিবি উপাচার্যের সঙ্গে উগান্ডার বিশ্ববিদ্যালয়ের রেক্টরের সাক্ষাৎ

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

কলাপাড়ায় বৃক্ষরোপণ কর্মসূচি
কলাপাড়ায় বৃক্ষরোপণ কর্মসূচি

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

উত্তর কোরিয়ার সঙ্গে ‘পরিকল্পিতভাবে’ সম্পর্ক জোরদার হচ্ছে, বললেন পুতিন
উত্তর কোরিয়ার সঙ্গে ‘পরিকল্পিতভাবে’ সম্পর্ক জোরদার হচ্ছে, বললেন পুতিন

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
ইডেন ছাত্রলীগের সভাপতি রিভার জামিন নামঞ্জুর
ইডেন ছাত্রলীগের সভাপতি রিভার জামিন নামঞ্জুর

৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সত্যিই কি বিয়ে করেছেন জায়েদ খান?
সত্যিই কি বিয়ে করেছেন জায়েদ খান?

১৯ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

তিনদিন পরই বাতিল হয়ে যাবে অতিরিক্ত সিম
তিনদিন পরই বাতিল হয়ে যাবে অতিরিক্ত সিম

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজার শান্তিরক্ষা মিশনে যাচ্ছে কোন দেশের সেনারা?
গাজার শান্তিরক্ষা মিশনে যাচ্ছে কোন দেশের সেনারা?

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গভীর নিম্নচাপটি ঘূর্ণিঝড় ‘মোন্থায়’ পরিণত, কখন-কোথায় আঘাত হানতে পারে
গভীর নিম্নচাপটি ঘূর্ণিঝড় ‘মোন্থায়’ পরিণত, কখন-কোথায় আঘাত হানতে পারে

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নিজের নামে কয়টা সিম আছে জানেন? এখনই চেক করুন!
নিজের নামে কয়টা সিম আছে জানেন? এখনই চেক করুন!

৮ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

ভারতে পালানোর সময় শামীম ওসমানের সহযোগী আজিজ গ্রেফতার
ভারতে পালানোর সময় শামীম ওসমানের সহযোগী আজিজ গ্রেফতার

১৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

মেট্রোরেলের বিয়ারিং প্যাড পড়ে নিহত কালামের দাফন সম্পন্ন
মেট্রোরেলের বিয়ারিং প্যাড পড়ে নিহত কালামের দাফন সম্পন্ন

১২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ড্যাফোডিল ও সিটি ইউনিভার্সিটির শিক্ষার্থীদের মধ্যে সংঘর্ষ, গাড়িতে আগুন
ড্যাফোডিল ও সিটি ইউনিভার্সিটির শিক্ষার্থীদের মধ্যে সংঘর্ষ, গাড়িতে আগুন

১৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

আর নয় গোপনে, প্রকাশ্যেই প্রেম করে বেড়াচ্ছেন জাস্টিন ট্রুডো ও কেটি পেরি
আর নয় গোপনে, প্রকাশ্যেই প্রেম করে বেড়াচ্ছেন জাস্টিন ট্রুডো ও কেটি পেরি

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জাতীয় পার্টির মতো ‘পোষা’ দল হতে আসেনি এনসিপি: সারজিস
জাতীয় পার্টির মতো ‘পোষা’ দল হতে আসেনি এনসিপি: সারজিস

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

৩০ মিনিটের ব্যবধানে দক্ষিণ চীন সাগরে মার্কিন হেলিকপ্টার ও যুদ্ধবিমান বিধ্বস্ত
৩০ মিনিটের ব্যবধানে দক্ষিণ চীন সাগরে মার্কিন হেলিকপ্টার ও যুদ্ধবিমান বিধ্বস্ত

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

টিউশনি-বাড়ির সিঁড়িতেই জবির নারী শিক্ষার্থীকে হেনস্তা-শ্লীলতাহানি!
টিউশনি-বাড়ির সিঁড়িতেই জবির নারী শিক্ষার্থীকে হেনস্তা-শ্লীলতাহানি!

২০ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

জাবেদের অর্থ পাচার এখনও চলছে, এস আলম-আরামিট গ্রুপের যোগসাজশ
জাবেদের অর্থ পাচার এখনও চলছে, এস আলম-আরামিট গ্রুপের যোগসাজশ

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আলবেনিয়ার এআই মন্ত্রী অন্তঃসত্ত্বা, জন্ম দেবে ৮৩টি সন্তান!
আলবেনিয়ার এআই মন্ত্রী অন্তঃসত্ত্বা, জন্ম দেবে ৮৩টি সন্তান!

২৩ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

ডিবি পরিচয়ে প্রেমের সম্পর্ক, কফিতে ওষুধ মিশিয়ে নারীর মোবাইল-স্বর্ণালঙ্কার লুট
ডিবি পরিচয়ে প্রেমের সম্পর্ক, কফিতে ওষুধ মিশিয়ে নারীর মোবাইল-স্বর্ণালঙ্কার লুট

৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

হঠাৎ আকাশ শক্তি বাড়াতে তুরস্কের তোড়জোড়
হঠাৎ আকাশ শক্তি বাড়াতে তুরস্কের তোড়জোড়

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মেট্রোরেল পুরোদমে চলাচল শুরু
মেট্রোরেল পুরোদমে চলাচল শুরু

১১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বিধিমালায় না থাকায় এনসিপিকে শাপলা দেওয়ার সুযোগ নেই : ইসি সচিব
বিধিমালায় না থাকায় এনসিপিকে শাপলা দেওয়ার সুযোগ নেই : ইসি সচিব

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মেট্রোরেল ও ফ্লাইওভারের বিয়ারিং প্যাডের মান যাচাইয়ে হাইকোর্টে রিট
মেট্রোরেল ও ফ্লাইওভারের বিয়ারিং প্যাডের মান যাচাইয়ে হাইকোর্টে রিট

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

লাখ লাখ টাকা নিয়ে ‘উড়ে গেল’ উড়াও বাংলাদেশ!
লাখ লাখ টাকা নিয়ে ‘উড়ে গেল’ উড়াও বাংলাদেশ!

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার
বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইস্তাম্বুলে আলোচনার মধ্যেই আফগান-পাকিস্তান সীমান্তে নতুন সংঘর্ষ, নিহত ৩০
ইস্তাম্বুলে আলোচনার মধ্যেই আফগান-পাকিস্তান সীমান্তে নতুন সংঘর্ষ, নিহত ৩০

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফ্যাসিবাদবিরোধী দলগুলোকে নিয়ে বৃহৎ জোট গঠনের চিন্তা করছে বিএনপি : সালাহউদ্দিন
ফ্যাসিবাদবিরোধী দলগুলোকে নিয়ে বৃহৎ জোট গঠনের চিন্তা করছে বিএনপি : সালাহউদ্দিন

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মঙ্গলবার থেকে হতে পারে টানা বৃষ্টি
মঙ্গলবার থেকে হতে পারে টানা বৃষ্টি

২৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিশ্বকাপের আগে চ্যালেঞ্জিং ক্রিকেট খেলতে চান টাইগার অধিনায়ক
বিশ্বকাপের আগে চ্যালেঞ্জিং ক্রিকেট খেলতে চান টাইগার অধিনায়ক

২০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পেশাদার আমলাতন্ত্র প্রতিষ্ঠার আইনি রূপরেখা
পেশাদার আমলাতন্ত্র প্রতিষ্ঠার আইনি রূপরেখা

১৪ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

মাঠে ঝাঁপিয়ে ক্যাচ, তারপরই আইসিইউতে শ্রেয়াস আইয়ার
মাঠে ঝাঁপিয়ে ক্যাচ, তারপরই আইসিইউতে শ্রেয়াস আইয়ার

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

চীনে বিশ্বের সর্বোচ্চ গতির ট্রেন, ঘণ্টায় ছুটবে ৪৫০ কিলোমিটার
চীনে বিশ্বের সর্বোচ্চ গতির ট্রেন, ঘণ্টায় ছুটবে ৪৫০ কিলোমিটার

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

২০২৮ সালের নির্বাচনে ‘ভাইস প্রেসিডেন্ট’ পদে লড়বেন না ট্রাম্প
২০২৮ সালের নির্বাচনে ‘ভাইস প্রেসিডেন্ট’ পদে লড়বেন না ট্রাম্প

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
জীবন-মৃত্যুর জুয়ায় বাংলাদেশিরা
জীবন-মৃত্যুর জুয়ায় বাংলাদেশিরা

প্রথম পৃষ্ঠা

এখন আমার বাচ্চাদের কী হবে
এখন আমার বাচ্চাদের কী হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রস্তুত বাড়ি আসছে গাড়ি
প্রস্তুত বাড়ি আসছে গাড়ি

প্রথম পৃষ্ঠা

সর্বনাশের বুলেট ট্রেনে ধ্বংসের অতলান্তে যাত্রা
সর্বনাশের বুলেট ট্রেনে ধ্বংসের অতলান্তে যাত্রা

সম্পাদকীয়

ওষুধ কাজ করছে না শরীরে
ওষুধ কাজ করছে না শরীরে

পেছনের পৃষ্ঠা

তারকাদের রহস্যজনক মৃত্যু
তারকাদের রহস্যজনক মৃত্যু

শোবিজ

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

সাধু বেশে শয়তান
সাধু বেশে শয়তান

প্রথম পৃষ্ঠা

মনোনয়ন দৌড়ে বিএনপির চার নেতা, একক প্রচারে জামায়াত
মনোনয়ন দৌড়ে বিএনপির চার নেতা, একক প্রচারে জামায়াত

নগর জীবন

দেশ জাতির কল্যাণে ঐক্যবদ্ধের বিকল্প নেই
দেশ জাতির কল্যাণে ঐক্যবদ্ধের বিকল্প নেই

নগর জীবন

সাবেক এমপি নূর মোহাম্মদের মেয়ের সম্পদ জব্দের নির্দেশ
সাবেক এমপি নূর মোহাম্মদের মেয়ের সম্পদ জব্দের নির্দেশ

নগর জীবন

‘সনদ বাস্তবায়নের সুনির্দিষ্ট ফোরাম জাতীয় সংসদ’
‘সনদ বাস্তবায়নের সুনির্দিষ্ট ফোরাম জাতীয় সংসদ’

নগর জীবন

ভোটে অংশ নিতে পারবে না জাপা
ভোটে অংশ নিতে পারবে না জাপা

প্রথম পৃষ্ঠা

শিল্পে স্থবিরতা
শিল্পে স্থবিরতা

সম্পাদকীয়

হাতি প্রতীকে নিবন্ধন পেল বাংলাদেশ রিপাবলিকান পার্টি
হাতি প্রতীকে নিবন্ধন পেল বাংলাদেশ রিপাবলিকান পার্টি

পেছনের পৃষ্ঠা

দেশ গঠনে কোর অব ইঞ্জিনিয়ার্সের ভূমিকা অব্যাহত থাকবে
দেশ গঠনে কোর অব ইঞ্জিনিয়ার্সের ভূমিকা অব্যাহত থাকবে

প্রথম পৃষ্ঠা

তরুণী গৃহবধূকে ধর্ষণ, চারজনের ফাঁসি
তরুণী গৃহবধূকে ধর্ষণ, চারজনের ফাঁসি

নগর জীবন

অপ্রতিরোধ্য রোনালদোর ৯৫০!
অপ্রতিরোধ্য রোনালদোর ৯৫০!

মাঠে ময়দানে

দুই সন্দেহভাজন গ্রেপ্তার
দুই সন্দেহভাজন গ্রেপ্তার

শনিবারের সকাল

হাশেমের গানে পুতুলের অ্যালবাম
হাশেমের গানে পুতুলের অ্যালবাম

শোবিজ

১৫ সেনা কর্মকর্তা এখনো চাকরিতে বহাল : প্রসিকিউশন
১৫ সেনা কর্মকর্তা এখনো চাকরিতে বহাল : প্রসিকিউশন

প্রথম পৃষ্ঠা

সার্ক শীর্ষ মানবাধিকার সম্মেলন-২০২৫ অনুষ্ঠিত
সার্ক শীর্ষ মানবাধিকার সম্মেলন-২০২৫ অনুষ্ঠিত

নগর জীবন

রংপুরে বাজুস নেতাদের সঙ্গে পুলিশের নিরাপত্তাবিষয়ক সভা
রংপুরে বাজুস নেতাদের সঙ্গে পুলিশের নিরাপত্তাবিষয়ক সভা

নগর জীবন

৩৬ বছরেও হয়নি পূর্ণাঙ্গ ডেন্টাল কলেজ
৩৬ বছরেও হয়নি পূর্ণাঙ্গ ডেন্টাল কলেজ

নগর জীবন

মেধা আর শক্তি দিয়ে শত্রুকে ঘায়েল করার আপ্রাণ চেষ্টা
মেধা আর শক্তি দিয়ে শত্রুকে ঘায়েল করার আপ্রাণ চেষ্টা

নগর জীবন

প্রয়োজন সড়ক নিরাপত্তা আইন
প্রয়োজন সড়ক নিরাপত্তা আইন

সম্পাদকীয়

পুলিশের ১১ কর্মকর্তাকে বদলি
পুলিশের ১১ কর্মকর্তাকে বদলি

নগর জীবন

অবৈধভাবে বালু তোলার হিড়িক
অবৈধভাবে বালু তোলার হিড়িক

দেশগ্রাম

গ্যাস অনুসন্ধান
গ্যাস অনুসন্ধান

সম্পাদকীয়

সৎ ও যোগ্য নেতৃত্ব নির্বাচিত করতে হবে
সৎ ও যোগ্য নেতৃত্ব নির্বাচিত করতে হবে

নগর জীবন