শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বুধবার, ১১ অক্টোবর, ২০১৭ আপডেট:

প র্য বে ক্ষ ণ

ডুব, বায়োপিক এবং অন্যান্য প্রসঙ্গ

মোস্তফা সরয়ার ফারুকী
Not defined
প্রিন্ট ভার্সন
ডুব, বায়োপিক এবং অন্যান্য প্রসঙ্গ

‘ভাই! ট্রেইলারে তো মিল পাওয়া যাচ্ছে আমাদের প্রিয় লেখকের সঙ্গে। তাহলে আপনারা “বায়োপিক নয়” বলছেন কেন?’ এ রকম কেউ কেউ বলার চেষ্টা করেছেন।

যাদের সারা দুনিয়ার সিনেমা বা ওয়ার্ল্ড অব ফিকশন সম্পর্কে কিছুটা ধারণা আছে, তারা অবশ্য পাল্টা যুক্তি দিয়ে বলছেন যে, এটা একটা অপ্রয়োজনীয় বিতর্ক।

এটা শুধু অপ্রয়োজনীয় নয়, বেশ বালকসুলভও বটে। যাই হোক, যেহেতু আলোচনাটা উঠেছে, উত্তর তো দিতেই হবে। প্রথমেই খুব মোটা দাগের কয়টা কথা বলি।

ধরা যাক, আমি বললাম এটা বায়োপিক। তাতে কী দাঁড়াবে? বাংলাদেশের অনেক মানুষের কাছে এর অর্থ দাঁড়াবে, যাহা দেখিব, সত্য দেখিব। সত্য বই মিথ্যা দেখিব না।

আমি ‘বাংলাদেশের অনেক মানুষ’ বললাম এ কারণে যে, বাকিরা জানেন পৃথিবীর অন্যান্য দেশে এমনকি বায়োপিক নাম দিয়েও জীবনের হুবহু সত্য দেখায় না। এ বিষয়ে একটু পরে আসছি।

তার আগে আসি বাংলাদেশ প্রসঙ্গে। তো যারা আমার কাছে আশা করছেন, আমি যেন এটাকে বায়োপিক ডাকি, তাদের উদ্দেশে আমি বললাম, ওকে যান এটা বায়োপিক।

এখন তাদের পরের কথাটা কী হবে?

‘ভাই! এটা কীভাবে বায়োপিক হইল? অমুক আপা তো তমুক আপার সঙ্গে এক স্কুলে পড়ে নাই। উনি তো এই রকম রাতের বেলা ওয়াল টপকাইয়া দেখা করে নাই। এটা তো এই রকমভাবে বাস্তবে হয় নাই, ওই রকমভাবে হয়েছিল। এইভাবে বিয়ে হয় নাই, ওইভাবে হয়েছিল।’

তো?

সেজন্যই তো আমরা এটাকে বায়োপিক বলছি না। বোঝা গেছে জিনিসটা?

কেবল এ রকম একটি-দুটি বিষয়ে নয়, অজস্র বিষয়ে আমি আমার কল্পনায় একটা ন্যারেটিভ খাড়া করেছি। যেটা তথ্যের সত্যের কোনো গ্যারান্টিই দেবে না। আমরা তো জানি আমরা সত্য হুবহু দেখাইনি। আমরা তো জানি আমরা ফিকশন বলছি। ডকুমেন্টেশন আমার কাজ নয়। ওটা ইতিহাস রচয়িতাদের কাজ।

সেখানেও কী বিপদ আছে দেখেন। কার ইতিহাস? প্রিয় লেখকের দ্বিতীয় বিয়ে, বিয়ে-পরবর্তী জীবন, অসুস্থতা, নিউইয়র্কের চিকিৎসাকালীন দিনগুলো, মৃত্যু, মৃত্যু-পরবর্তী দিনগুলো— এই মোটা দাগের অধ্যায়গুলোয় তার দ্বিতীয় স্ত্রী যে গান শোনাবেন তা কি প্রথম পরিবারের সঙ্গে একই সুরে বাজবে? বা ঘটনার অন্য পক্ষগুলোর সঙ্গে মিলবে? কোন ইতিহাস তাহলে রচিবেন ইতিহাসবিদ?

বা এমনকি ব্যক্তি নিজেও যদি লিখেন তা কতটা সত্যের নিশ্চয়তা দেয়? আমার জীবন নিয়ে যদি আমি লিখি তা তো শেষ পর্যন্ত আমার পার্সপেকটিভ। সেখানে সত্য কোনটা?

ফিকশন রাইটার তথ্যের সত্য খোঁজেন না। তিনি বাস্তবের রসদ নিয়ে এক কল্পনার জগৎ তৈরি করেন। এমনকি প্রিয় লেখক হুমায়ূন আহমেদও সারা জীবন এভাবেই কখনো নিজের বা কখনো অন্যের জীবন ছেনেই বের করেছেন গল্পের মধু। সেখানে তার প্রয়োজন পড়েনি সোর্স উল্লেখ করার। কেউ যদি মনে করেন সোর্স উল্লেখ করতে পারেন, আবার নাও করতে পারেন।

এমনকি যেখানে তিনি ইতিহাসের চরিত্রগুলোর নাম নিয়ে গল্প লিখেছেন ‘দেয়াল’, সেখানে কী হয়েছে? সেখানে কি তিনি সত্যের নিশ্চয়তা দিয়েছেন? বঙ্গবন্ধুর মৃত্যুর পর তোফায়েল আহমেদ ঝিমুচ্ছিলেন জাতীয় কিছু লিখেছেন উনি। এখন তোফায়েল সাহেব যদি বলেন, ‘প্রিয় হুমায়ূন! আপনি তো আমার নাম ব্যবহার করে মিথ্যা লিখেছেন, এটা প্রত্যাহার করুন।’ তখন কী করণীয় হবে?

বাস্তবে কিন্তু তাকে বলাও হয়েছিল কতগুলো অধ্যায়ের অথেনটিসিটির অভাবের বিষয়ে।

কিন্তু তিনি পরিষ্কার ফিকশন রাইটারের লিবার্টি চেয়েছেন, তাই ঐতিহাসিক নাম উল্লেখ করে ঐতিহাসিক ঘটনার ওপর লেখা উপন্যাসে নিজের মতো করে গল্প তৈরি করেছেন।

ফিকশন হচ্ছে বানোয়াট ন্যারেটিভ যা আপনাকে তথ্যের সত্যের নিশ্চয়তা দেবে না। দেবে রচয়িতার ইন্টারপ্রেটেশন।

যে রাবণ অন্যের কলমে অশুভশক্তি, মাইকেল মধুসূদন দত্তের কলমে তিনিই হয়ে ওঠেন নায়ক। আরও দশজনের কলমে ওই একই গল্প হয়ে যেতে পারে দশ রকম।

শুধু গল্পের দিকে না তাকিয়ে বাস্তবের দিকেই তাকাই একটু। বাস্তবে একই মানুষ সম্পর্কে দশজনের দশ রকম পারসেপশন দেখি না আমরা? একই লোক এর কাছে দয়ালু, আরেকজনের কাছে সুবিধাবাদী, আরেকজনের কাছে নির্বিবাদী হয় না? এই ভাবনা বা ব্যাখ্যা কি আমরা আটকাতে পারি?

তাহলে গল্পের কাল্পনিক জগতে হাজার রকম ইন্টারপ্রেটেশন আমরা আটকাব কীভাবে?

আমরা কি ভুলেই গেলাম গল্প তৈরি করা হয়, বানানো হয় রচয়িতার বয়ানে? হয়তো এই বানোয়াট গল্প আপনাকে জীবনের কোনো গভীরতর সত্যে পৌঁছাতে সাহায্য করলেও করতে পারে, কিন্তু তথ্যের সত্যের কোনো নিশ্চয়তাই সে আপনাকে দেবে না।

আমার ছবিও কোনো ‘তথ্যের সত্যে’র নিশ্চয়তা দেবে না। তবে কী দেবে? দিতে পারে জীবনের গভীর কোনো হাহাকারের খোঁজ, অনাদরে বেড়ে ওঠা কোনো আবেগের খোঁজ, অসহায় কোনো সত্যের খোঁজ যার বাড়ি তথ্যের সীমানার বাইরে।

এবার আসুন আলোচনা করি বায়োপিক নাম দিয়েও কীভাবে আপনাকে মিথ্যা তথ্য দেওয়া হয়। এর আগে মার্ক জুকারবার্গের জীবন নিয়ে বানানো দ্য সোশ্যাল নেটওয়ার্ক ছবি নিয়ে জুকারবার্গের প্রতিক্রিয়ার কথা লিখেছি অন্য এক লেখায়। যেখানে তিনি বলেছেন, ওই ছবিতে তার পোশাক ছাড়া আর কোনো কিছুই অথেনটিক নয়। কিন্তু এই ছবিটিই চিত্রনাট্যের জন্য অস্কার পেয়েছে। এ রকম উদাহরণ হাজার হাজার আছে। এতে কী বোঝা যায়? বোঝা যায়, গল্পের বৃক্ষ থেকে কেউ সত্য পাড়তে আসে না।

সাম্প্রতিক একটি আলোচিত উদাহরণ দিই। ফরাসি সিনেমায় প্রায় গডের মর্যাদায় অধিষ্ঠিত চলচ্চিত্রকার জঁ লুক গোদারকে নিয়ে একটি ছবি বানিয়েছেন অস্কারজয়ী মিশেল হাজানিভিচুস। ছবির নাম ‘দ্য রিডাউটেবল’। কান কমপিটিশনে প্রিমিয়ার হওয়া এই ছবি এ বছর এল গোনা ফিল্ম ফেস্টিভ্যালে অফিশিয়াল সিলেকশনে ছিল। ছবিটি আমার সেখানেই দেখার সুযোগ হয়েছে।

তো এ রকম প্রায় দেবতুল্য গোদারকে নিয়ে মিশেল কী বানালেন? একটি আধা হিউমারাস, আধা স্যাটায়ারিক্যাল, আধা ফ্যামিলি, আধা পলিটিক্যাল ড্রামা। এবং তাও সরাসরি গোদারের নাম ব্যবহার করে। ভিত্তি হিসেবে নিয়েছেন তার দ্বিতীয় স্ত্রী আনার স্মৃতিকথা, যা কিনা গোদার আবার এনডোর্স করেন না বলেই ফরাসিদের বিশ্বাস। এখন এই ছবি বানাতে গিয়ে মিশেল কী করলেন, তিনি আনাকেও হুবহু কপি করতে চাইলেন না। কারণ তিনি বিশ্বাস করেন গোদার অনেক জন। একজন গোদার আছেন যাকে গোদার নিজে বানিয়েছেন। আরেক গোদার নির্মিত হয়েছেন তার সাবেক স্ত্রী আনার বয়ানে। আর মিশেল আবিষ্কার করতে চেয়েছেন আরেক গোদার, তার নিজস্ব গোদার। গোদার এখনো জীবিত। সুইজারল্যান্ডের নিভৃত গ্রামে থাকেন। ফরাসিদের মতে, গোদার এই ছবিকে ভালোভাবে নেওয়ার প্রশ্নই আসে না। এমনকি যারা গোদারকে কাছ থেকে চিনতেন, তারা ছবি দেখার পর থেকেই বিরক্ত কারণ গোদার নাকি মোটেও এ রকম ছিলেন না।

কিন্তু পৃথিবীর ইতিহাসে এই গোদার থেকে যাবেন মিশেলের ভাষ্য হিসেবে, সত্য-মিথ্যার তোয়াক্কা না করেই। কারণ এটা গল্প, এটা শিল্পীর বানোয়াট ভাষ্য।

আমাদের গল্পে আমরা এসবের ধারেকাছেও যাইনি, নামও ব্যবহার করিনি, বায়োপিক তো বহু দূরের কথা। আমরা বাস্তব থেকে অনুপ্রেরণা নিয়েছি, বাস্তবের পুনর্নির্মাণ করিনি।

এটা নিয়ে যদি তার দ্বিতীয় স্ত্রীর ভয় থাকে, সেটা একান্তই তার সমস্যা। ফিকশন নির্মাতা তার প্রতি কেবল সহানুভূতিই জারি রাখতে পারেন, আর কিছু করা আসলে তার পক্ষে সম্ভব নয়। কারণ কারও সাম্রাজ্য রক্ষা বা ধ্বংস করা কোনোটাই ফিকশন নির্মাতার কাজ নয়, অভিপ্রায়ও নয়।

এই বিভাগের আরও খবর
শক্তিশালী ও টেকসই ব্যাংকিং খাত গড়ার চেষ্টা করছি
শক্তিশালী ও টেকসই ব্যাংকিং খাত গড়ার চেষ্টা করছি
উচ্চকক্ষে পিআর পদ্ধতিতে আশাবাদী
উচ্চকক্ষে পিআর পদ্ধতিতে আশাবাদী
ডেঙ্গুতে এক দিনে তিনজনের মৃত্যু
ডেঙ্গুতে এক দিনে তিনজনের মৃত্যু
হাসিনার বিরুদ্ধে অভিযোগ গঠন প্রশ্নে আদেশ ১০ জুলাই
হাসিনার বিরুদ্ধে অভিযোগ গঠন প্রশ্নে আদেশ ১০ জুলাই
পাচার হওয়া টাকা উদ্ধারে ধীরগতি
পাচার হওয়া টাকা উদ্ধারে ধীরগতি
অধস্তন আদালত উপজেলায় ও জরুরি অবস্থার বিধান পরিবর্তনে মতৈক্য
অধস্তন আদালত উপজেলায় ও জরুরি অবস্থার বিধান পরিবর্তনে মতৈক্য
হেফাজত আমির-ফিলিস্তিন রাষ্ট্রদূত সাক্ষাৎ
হেফাজত আমির-ফিলিস্তিন রাষ্ট্রদূত সাক্ষাৎ
মবে জড়িতদের ছাড় নয়
মবে জড়িতদের ছাড় নয়
পাল্লেকেলেতে সিরিজ নির্ধারণী ম্যাচ আজ
পাল্লেকেলেতে সিরিজ নির্ধারণী ম্যাচ আজ
মুখোমুখি ট্রাম্প ও ইলন, উত্তাপ মার্কিন রাজনীতিতে
মুখোমুখি ট্রাম্প ও ইলন, উত্তাপ মার্কিন রাজনীতিতে
বন্ধ সারা দেশের রেল ও সড়ক যোগাযোগ
বন্ধ সারা দেশের রেল ও সড়ক যোগাযোগ
তিন মামলায় অব্যাহতি পেলেন খালেদা জিয়া
তিন মামলায় অব্যাহতি পেলেন খালেদা জিয়া
সর্বশেষ খবর
ইরান থেকে দ্বিতীয় দফায় ফিরলেন ৩২ বাংলাদেশি
ইরান থেকে দ্বিতীয় দফায় ফিরলেন ৩২ বাংলাদেশি

এই মাত্র | জাতীয়

পাকিস্তানে বৃষ্টি-বন্যায় ১৯ জনের প্রাণহানি
পাকিস্তানে বৃষ্টি-বন্যায় ১৯ জনের প্রাণহানি

৭ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গণধর্ষণের পর ফেলে দেওয়া হলো রেললাইনে, ট্রেনে কাটা পড়ল নারীর পা
গণধর্ষণের পর ফেলে দেওয়া হলো রেললাইনে, ট্রেনে কাটা পড়ল নারীর পা

১২ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইলম ও আমলের পথ ধরে ৬৬ বছর
ইলম ও আমলের পথ ধরে ৬৬ বছর

২২ মিনিট আগে | ইসলামী জীবন

ঢাকাসহ ৪ বিভাগে অতিভারি বর্ষণের শঙ্কা
ঢাকাসহ ৪ বিভাগে অতিভারি বর্ষণের শঙ্কা

২৪ মিনিট আগে | জাতীয়

হিজরি সনের আগে আরবের বর্ষপঞ্জি যেমন ছিল
হিজরি সনের আগে আরবের বর্ষপঞ্জি যেমন ছিল

২৬ মিনিট আগে | ইসলামী জীবন

মাদারীপুরে হেলথ এসিস্ট্যান্ট এসোসিয়েশনের ৬ দফা দাবিতে অবস্থান কর্মসূচি পালিত
মাদারীপুরে হেলথ এসিস্ট্যান্ট এসোসিয়েশনের ৬ দফা দাবিতে অবস্থান কর্মসূচি পালিত

৩৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

লক্ষ্মীপুর জেলা যুবদলের আংশিক কমিটি ঘোষণা
লক্ষ্মীপুর জেলা যুবদলের আংশিক কমিটি ঘোষণা

৩৬ মিনিট আগে | রাজনীতি

গাজায় হামলা চালাতে গিয়ে পুঁতে রাখা বোমায় ৫ ইসরায়েলি সেনা নিহত
গাজায় হামলা চালাতে গিয়ে পুঁতে রাখা বোমায় ৫ ইসরায়েলি সেনা নিহত

৩৭ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় স্বাস্থ্য সহকারীদের অবস্থান কর্মসূচি
ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় স্বাস্থ্য সহকারীদের অবস্থান কর্মসূচি

৫৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ট্রাম্পের শুল্ক আরোপের নতুন ঘোষণার পর মার্কিন শেয়ারবাজারে ধস
ট্রাম্পের শুল্ক আরোপের নতুন ঘোষণার পর মার্কিন শেয়ারবাজারে ধস

৫৬ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হিমছড়ি সমুদ্রসৈকতে চবি শিক্ষার্থীর মৃত্যু,  নিখোঁজ ২
হিমছড়ি সমুদ্রসৈকতে চবি শিক্ষার্থীর মৃত্যু,  নিখোঁজ ২

৫৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

শিক্ষার্থীদের মাঝে বসুন্ধরা শুভসংঘের গাছের চারা বিতরণ
শিক্ষার্থীদের মাঝে বসুন্ধরা শুভসংঘের গাছের চারা বিতরণ

১ ঘণ্টা আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

৩৫ শতাংশ শুল্কের কথা জানিয়ে ড. ইউনূসকে ট্রাম্পের চিঠি
৩৫ শতাংশ শুল্কের কথা জানিয়ে ড. ইউনূসকে ট্রাম্পের চিঠি

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় ডাকাতের হামলায় আহত ২
ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় ডাকাতের হামলায় আহত ২

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সূচকের ওঠানামায় পুঁজিবাজারে লেনদেন চলছে
সূচকের ওঠানামায় পুঁজিবাজারে লেনদেন চলছে

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ভাঙ্গায় সাপের কামড়ে স্কুলছাত্রের মৃত্যু
ভাঙ্গায় সাপের কামড়ে স্কুলছাত্রের মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দুর্দশা শহীদ হাসিবের পরিবারে, পায়নি সরকারি ভাতা
দুর্দশা শহীদ হাসিবের পরিবারে, পায়নি সরকারি ভাতা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সিলেটে পরিবহন ধর্মঘট চলছে
সিলেটে পরিবহন ধর্মঘট চলছে

১ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

বগুড়ায় জাতীয়তাবাদী আইনজীবী ফোরামের
নবনির্বাচিত নেতৃবৃন্দকে ফুলেল শুভেচ্ছা
বগুড়ায় জাতীয়তাবাদী আইনজীবী ফোরামের নবনির্বাচিত নেতৃবৃন্দকে ফুলেল শুভেচ্ছা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বাংলাদেশসহ ১৪ দেশে শুল্কের সময়সীমা ‘চূড়ান্ত নয়’, দর-কষাকষির ইঙ্গিত ট্রাম্পের
বাংলাদেশসহ ১৪ দেশে শুল্কের সময়সীমা ‘চূড়ান্ত নয়’, দর-কষাকষির ইঙ্গিত ট্রাম্পের

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজর খাওয়ার ৫ উপকারিতা
গাজর খাওয়ার ৫ উপকারিতা

১ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

আফতাবনগরে দেয়াল ধসে পড়ে শ্রমিকের মৃত্যু
আফতাবনগরে দেয়াল ধসে পড়ে শ্রমিকের মৃত্যু

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

কক্সবাজার সীমান্তে এক লাখ পিস ইয়াবা উদ্ধার
কক্সবাজার সীমান্তে এক লাখ পিস ইয়াবা উদ্ধার

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

যাত্রাবাড়ীতে গ্রীল কেটে প্রবেশ করে বৃদ্ধকে হত্যা
যাত্রাবাড়ীতে গ্রীল কেটে প্রবেশ করে বৃদ্ধকে হত্যা

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ব্রিটেনে বাণিজ্যিকভাবে চাষ হচ্ছে বাংলাদেশের সবজি
ব্রিটেনে বাণিজ্যিকভাবে চাষ হচ্ছে বাংলাদেশের সবজি

২ ঘণ্টা আগে | পরবাস

টানা ২ বছর ক্ষেপণাস্ত্র ছুড়লেও মজুদ শেষ হবে না, হুঁশিয়ারি ইরানি কমান্ডারের
টানা ২ বছর ক্ষেপণাস্ত্র ছুড়লেও মজুদ শেষ হবে না, হুঁশিয়ারি ইরানি কমান্ডারের

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হেরে যাওয়ার সেই ধারা ভাঙতে পারলেন জোকোভিচ
হেরে যাওয়ার সেই ধারা ভাঙতে পারলেন জোকোভিচ

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সোনারগাঁয়ে ৪ মাদক কারবারি গ্রেফতার
সোনারগাঁয়ে ৪ মাদক কারবারি গ্রেফতার

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ক্লাব বিশ্বকাপে চমক দেখিয়ে প্রিমিয়ার লিগে ব্রাজিলিয়ান ফুটবলার
ক্লাব বিশ্বকাপে চমক দেখিয়ে প্রিমিয়ার লিগে ব্রাজিলিয়ান ফুটবলার

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সর্বাধিক পঠিত
আমিরাতের গোল্ডেন ভিসা, বাংলাদেশিদের জন্য বিশেষ সুযোগ
আমিরাতের গোল্ডেন ভিসা, বাংলাদেশিদের জন্য বিশেষ সুযোগ

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রেমিককে সঙ্গে নিয়ে স্বামীকে শ্বাসরোধ করে হত্যা, অতঃপর...
প্রেমিককে সঙ্গে নিয়ে স্বামীকে শ্বাসরোধ করে হত্যা, অতঃপর...

১৬ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

বাংলাদেশি পণ্যের ওপর ৩৫ শতাংশ শুল্ক রাখলেন ট্রাম্প
বাংলাদেশি পণ্যের ওপর ৩৫ শতাংশ শুল্ক রাখলেন ট্রাম্প

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভোট দেব সন্দ্বীপে, এমপি হবে 'মালদ্বীপে' : নবীউল্লাহ নবী
ভোট দেব সন্দ্বীপে, এমপি হবে 'মালদ্বীপে' : নবীউল্লাহ নবী

১৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

টানা ৯ ঘণ্টা ঘুম, পুরস্কার ৯ লাখ! জিতলেন যে নারী
টানা ৯ ঘণ্টা ঘুম, পুরস্কার ৯ লাখ! জিতলেন যে নারী

২৩ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

গাজা গণহত্যায় অংশগ্রহণকারী ইসরায়েলি সেনার আত্মহত্যা; ‌‌‘শুধুই লাশের গন্ধ পেতেন’
গাজা গণহত্যায় অংশগ্রহণকারী ইসরায়েলি সেনার আত্মহত্যা; ‌‌‘শুধুই লাশের গন্ধ পেতেন’

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

টানা ২ বছর ক্ষেপণাস্ত্র ছুড়লেও মজুদ শেষ হবে না, হুঁশিয়ারি ইরানি কমান্ডারের
টানা ২ বছর ক্ষেপণাস্ত্র ছুড়লেও মজুদ শেষ হবে না, হুঁশিয়ারি ইরানি কমান্ডারের

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দুদকের মামলায় খালাস পেলেন হানিফ পরিবহনের মালিক
দুদকের মামলায় খালাস পেলেন হানিফ পরিবহনের মালিক

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইরানের প্রেসিডেন্টকে হত্যার চেষ্টা করেছে ইসরায়েল: রিপোর্ট
ইরানের প্রেসিডেন্টকে হত্যার চেষ্টা করেছে ইসরায়েল: রিপোর্ট

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনাসহ ৩ জনের বিরুদ্ধে আদেশের দিন ধার্য
শেখ হাসিনাসহ ৩ জনের বিরুদ্ধে আদেশের দিন ধার্য

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনার এপিএস লিকুর সম্পদ জব্দ, ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধ
হাসিনার এপিএস লিকুর সম্পদ জব্দ, ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধ

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ডিজিএফআইয়ের সাবেক ডিজি হামিদুলের ৪০ কোটি টাকা অবরুদ্ধ
ডিজিএফআইয়ের সাবেক ডিজি হামিদুলের ৪০ কোটি টাকা অবরুদ্ধ

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইলন মাস্ককে রাজনীতি থেকে দূরে থাকতে বললেন মার্কিন মন্ত্রী
ইলন মাস্ককে রাজনীতি থেকে দূরে থাকতে বললেন মার্কিন মন্ত্রী

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলকে নতুন হুঁশিয়ারি দিলেন ইরানি জেনারেল
ইসরায়েলকে নতুন হুঁশিয়ারি দিলেন ইরানি জেনারেল

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলকে শান্তিতে ঘুমাতে দেবে না হুথি
ইসরায়েলকে শান্তিতে ঘুমাতে দেবে না হুথি

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মিয়ানমারে সশস্ত্র দুই গোষ্ঠীর মাঝে তুমুল সংঘর্ষ, পালাচ্ছে হাজার হাজার মানুষ
মিয়ানমারে সশস্ত্র দুই গোষ্ঠীর মাঝে তুমুল সংঘর্ষ, পালাচ্ছে হাজার হাজার মানুষ

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলে পাল্টা হামলা হুথিদের
ইসরায়েলে পাল্টা হামলা হুথিদের

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কথিত ‘বাংলাদেশি অনুপ্রবেশকারী’ সন্দেহে বীরভূমের বাংলাভাষী পরিবার এখন বাংলাদেশে
কথিত ‘বাংলাদেশি অনুপ্রবেশকারী’ সন্দেহে বীরভূমের বাংলাভাষী পরিবার এখন বাংলাদেশে

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এবার আনিসুল, হাওলাদার ও চুন্নুকে জাপা থেকে অব্যাহতি
এবার আনিসুল, হাওলাদার ও চুন্নুকে জাপা থেকে অব্যাহতি

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

১ জুন থেকে ইরান ছেড়েছে প্রায় সাড়ে ৪ লাখ আফগান নাগরিক
১ জুন থেকে ইরান ছেড়েছে প্রায় সাড়ে ৪ লাখ আফগান নাগরিক

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১২ দলীয় জোট কোনো প্রার্থিতা ঘোষণা করেনি : মোস্তফা জামাল হায়দার
১২ দলীয় জোট কোনো প্রার্থিতা ঘোষণা করেনি : মোস্তফা জামাল হায়দার

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

চুন্নু বাদ, জাপার মহাসচিব ব্যারিস্টার শামীম হায়দার পাটোয়ারী
চুন্নু বাদ, জাপার মহাসচিব ব্যারিস্টার শামীম হায়দার পাটোয়ারী

১৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

নতুন আইফোনের ফিচার ফাঁস: ব্যাটারি ও ক্যামেরায় বড় চমক
নতুন আইফোনের ফিচার ফাঁস: ব্যাটারি ও ক্যামেরায় বড় চমক

১২ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

ওয়ানডে র‌্যাঙ্কিংয়ে নবম স্থানে টাইগাররা
ওয়ানডে র‌্যাঙ্কিংয়ে নবম স্থানে টাইগাররা

১৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইরাকে তুরস্কের ১২ সৈন্য নিহত
ইরাকে তুরস্কের ১২ সৈন্য নিহত

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশসহ ১৪ দেশে শুল্কের সময়সীমা ‘চূড়ান্ত নয়’, দর-কষাকষির ইঙ্গিত ট্রাম্পের
বাংলাদেশসহ ১৪ দেশে শুল্কের সময়সীমা ‘চূড়ান্ত নয়’, দর-কষাকষির ইঙ্গিত ট্রাম্পের

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

টানা ৯ দিন পানি ছাড়া কিছুই খান না নার্গিস
টানা ৯ দিন পানি ছাড়া কিছুই খান না নার্গিস

৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

লোহিত সাগরে বাণিজ্যিক জাহাজে হামলার দায় স্বীকার হুতির
লোহিত সাগরে বাণিজ্যিক জাহাজে হামলার দায় স্বীকার হুতির

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাঁড়াশি সেনা অ্যাকশনই মবের মোক্ষম দাওয়াই!
সাঁড়াশি সেনা অ্যাকশনই মবের মোক্ষম দাওয়াই!

৭ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

প্রায় ১৬০০ বার ভূমিকম্প, জাপানের দ্বীপপুঞ্জ ছেড়ে যাচ্ছেন বাসিন্দারা
প্রায় ১৬০০ বার ভূমিকম্প, জাপানের দ্বীপপুঞ্জ ছেড়ে যাচ্ছেন বাসিন্দারা

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
জাতীয় পার্টিতে তোলপাড়
জাতীয় পার্টিতে তোলপাড়

প্রথম পৃষ্ঠা

মাংস রপ্তানি করতে চায় রাশিয়া
মাংস রপ্তানি করতে চায় রাশিয়া

শিল্প বাণিজ্য

জটিলতা বাড়ছে নির্বাচন নিয়ে
জটিলতা বাড়ছে নির্বাচন নিয়ে

প্রথম পৃষ্ঠা

তরুণদের দৃষ্টিতে এগিয়ে বিএনপি
তরুণদের দৃষ্টিতে এগিয়ে বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

জন্মনিরোধক সংকট বাড়ছে গর্ভধারণ
জন্মনিরোধক সংকট বাড়ছে গর্ভধারণ

নগর জীবন

তাজুলের চেয়েও ভয়ংকর স্ত্রী ফৌজিয়া
তাজুলের চেয়েও ভয়ংকর স্ত্রী ফৌজিয়া

প্রথম পৃষ্ঠা

পেশা বদলে দিয়েছে হাঁড়িভাঙা
পেশা বদলে দিয়েছে হাঁড়িভাঙা

পেছনের পৃষ্ঠা

প্রেমের টানে রংপুর এসে আটক ভারতীয়
প্রেমের টানে রংপুর এসে আটক ভারতীয়

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

ব্রিটেনে বাণিজ্যিকভাবে চাষ হচ্ছে বাংলাদেশের সবজি
ব্রিটেনে বাণিজ্যিকভাবে চাষ হচ্ছে বাংলাদেশের সবজি

পেছনের পৃষ্ঠা

মৃত্যুফাঁদ বেসরকারি হাসপাতাল
মৃত্যুফাঁদ বেসরকারি হাসপাতাল

নগর জীবন

সবাই রাজি, তবু আটকা
সবাই রাজি, তবু আটকা

পেছনের পৃষ্ঠা

উচ্চকক্ষে পিআর পদ্ধতিতে আশাবাদী
উচ্চকক্ষে পিআর পদ্ধতিতে আশাবাদী

প্রথম পৃষ্ঠা

৭০ টাকার ফেসওয়াশ ৯৮০ টাকায় বিক্রি!
৭০ টাকার ফেসওয়াশ ৯৮০ টাকায় বিক্রি!

শিল্প বাণিজ্য

বন্ধ সারা দেশের রেল ও সড়ক যোগাযোগ
বন্ধ সারা দেশের রেল ও সড়ক যোগাযোগ

প্রথম পৃষ্ঠা

মবে জড়িতদের ছাড় নয়
মবে জড়িতদের ছাড় নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

মুখোমুখি ট্রাম্প ও ইলন, উত্তাপ মার্কিন রাজনীতিতে
মুখোমুখি ট্রাম্প ও ইলন, উত্তাপ মার্কিন রাজনীতিতে

প্রথম পৃষ্ঠা

সাংবাদিকদের হুমকি স্বাধীন সাংবাদিকতার প্রতিবন্ধক
সাংবাদিকদের হুমকি স্বাধীন সাংবাদিকতার প্রতিবন্ধক

প্রথম পৃষ্ঠা

হেফাজত আমির-ফিলিস্তিন রাষ্ট্রদূত সাক্ষাৎ
হেফাজত আমির-ফিলিস্তিন রাষ্ট্রদূত সাক্ষাৎ

প্রথম পৃষ্ঠা

পুষ্টিহীনতায় বস্তির নারী শিশু
পুষ্টিহীনতায় বস্তির নারী শিশু

পেছনের পৃষ্ঠা

পিআর পদ্ধতিতে শতভাগ মানুষের মতামত গুরুত্ব পাবে
পিআর পদ্ধতিতে শতভাগ মানুষের মতামত গুরুত্ব পাবে

খবর

অধস্তন আদালত উপজেলায় ও জরুরি অবস্থার বিধান পরিবর্তনে মতৈক্য
অধস্তন আদালত উপজেলায় ও জরুরি অবস্থার বিধান পরিবর্তনে মতৈক্য

প্রথম পৃষ্ঠা

মুক্ত বাণিজ্য চুক্তির খোঁজে বাংলাদেশ
মুক্ত বাণিজ্য চুক্তির খোঁজে বাংলাদেশ

শিল্প বাণিজ্য

ভোট দেব সন্দ্বীপে এমপি হবে মালদ্বীপে
ভোট দেব সন্দ্বীপে এমপি হবে মালদ্বীপে

নগর জীবন

তিন মামলায় অব্যাহতি পেলেন খালেদা জিয়া
তিন মামলায় অব্যাহতি পেলেন খালেদা জিয়া

প্রথম পৃষ্ঠা

২০১৮-এর নির্বাচন বৈধতা দিয়েছে বিএনপি
২০১৮-এর নির্বাচন বৈধতা দিয়েছে বিএনপি

নগর জীবন

ছেলেদের পাকা বাড়ি মা বাবার স্থান গোয়ালঘরে!
ছেলেদের পাকা বাড়ি মা বাবার স্থান গোয়ালঘরে!

দেশগ্রাম

খুলনায় ডেঙ্গু পরিস্থিতির অবনতি
খুলনায় ডেঙ্গু পরিস্থিতির অবনতি

নগর জীবন

ফের আলোচনায় আম্পায়ার সৈকত
ফের আলোচনায় আম্পায়ার সৈকত

মাঠে ময়দানে

কেন্দ্রীয় নেতার ওপর হামলা, চার ছাত্রদল নেতা বহিষ্কার
কেন্দ্রীয় নেতার ওপর হামলা, চার ছাত্রদল নেতা বহিষ্কার

দেশগ্রাম