শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বুধবার, ১১ অক্টোবর, ২০১৭ আপডেট:

প র্য বে ক্ষ ণ

ডুব, বায়োপিক এবং অন্যান্য প্রসঙ্গ

মোস্তফা সরয়ার ফারুকী
Not defined
প্রিন্ট ভার্সন
ডুব, বায়োপিক এবং অন্যান্য প্রসঙ্গ

‘ভাই! ট্রেইলারে তো মিল পাওয়া যাচ্ছে আমাদের প্রিয় লেখকের সঙ্গে। তাহলে আপনারা “বায়োপিক নয়” বলছেন কেন?’ এ রকম কেউ কেউ বলার চেষ্টা করেছেন।

যাদের সারা দুনিয়ার সিনেমা বা ওয়ার্ল্ড অব ফিকশন সম্পর্কে কিছুটা ধারণা আছে, তারা অবশ্য পাল্টা যুক্তি দিয়ে বলছেন যে, এটা একটা অপ্রয়োজনীয় বিতর্ক।

এটা শুধু অপ্রয়োজনীয় নয়, বেশ বালকসুলভও বটে। যাই হোক, যেহেতু আলোচনাটা উঠেছে, উত্তর তো দিতেই হবে। প্রথমেই খুব মোটা দাগের কয়টা কথা বলি।

ধরা যাক, আমি বললাম এটা বায়োপিক। তাতে কী দাঁড়াবে? বাংলাদেশের অনেক মানুষের কাছে এর অর্থ দাঁড়াবে, যাহা দেখিব, সত্য দেখিব। সত্য বই মিথ্যা দেখিব না।

আমি ‘বাংলাদেশের অনেক মানুষ’ বললাম এ কারণে যে, বাকিরা জানেন পৃথিবীর অন্যান্য দেশে এমনকি বায়োপিক নাম দিয়েও জীবনের হুবহু সত্য দেখায় না। এ বিষয়ে একটু পরে আসছি।

তার আগে আসি বাংলাদেশ প্রসঙ্গে। তো যারা আমার কাছে আশা করছেন, আমি যেন এটাকে বায়োপিক ডাকি, তাদের উদ্দেশে আমি বললাম, ওকে যান এটা বায়োপিক।

এখন তাদের পরের কথাটা কী হবে?

‘ভাই! এটা কীভাবে বায়োপিক হইল? অমুক আপা তো তমুক আপার সঙ্গে এক স্কুলে পড়ে নাই। উনি তো এই রকম রাতের বেলা ওয়াল টপকাইয়া দেখা করে নাই। এটা তো এই রকমভাবে বাস্তবে হয় নাই, ওই রকমভাবে হয়েছিল। এইভাবে বিয়ে হয় নাই, ওইভাবে হয়েছিল।’

তো?

সেজন্যই তো আমরা এটাকে বায়োপিক বলছি না। বোঝা গেছে জিনিসটা?

কেবল এ রকম একটি-দুটি বিষয়ে নয়, অজস্র বিষয়ে আমি আমার কল্পনায় একটা ন্যারেটিভ খাড়া করেছি। যেটা তথ্যের সত্যের কোনো গ্যারান্টিই দেবে না। আমরা তো জানি আমরা সত্য হুবহু দেখাইনি। আমরা তো জানি আমরা ফিকশন বলছি। ডকুমেন্টেশন আমার কাজ নয়। ওটা ইতিহাস রচয়িতাদের কাজ।

সেখানেও কী বিপদ আছে দেখেন। কার ইতিহাস? প্রিয় লেখকের দ্বিতীয় বিয়ে, বিয়ে-পরবর্তী জীবন, অসুস্থতা, নিউইয়র্কের চিকিৎসাকালীন দিনগুলো, মৃত্যু, মৃত্যু-পরবর্তী দিনগুলো— এই মোটা দাগের অধ্যায়গুলোয় তার দ্বিতীয় স্ত্রী যে গান শোনাবেন তা কি প্রথম পরিবারের সঙ্গে একই সুরে বাজবে? বা ঘটনার অন্য পক্ষগুলোর সঙ্গে মিলবে? কোন ইতিহাস তাহলে রচিবেন ইতিহাসবিদ?

বা এমনকি ব্যক্তি নিজেও যদি লিখেন তা কতটা সত্যের নিশ্চয়তা দেয়? আমার জীবন নিয়ে যদি আমি লিখি তা তো শেষ পর্যন্ত আমার পার্সপেকটিভ। সেখানে সত্য কোনটা?

ফিকশন রাইটার তথ্যের সত্য খোঁজেন না। তিনি বাস্তবের রসদ নিয়ে এক কল্পনার জগৎ তৈরি করেন। এমনকি প্রিয় লেখক হুমায়ূন আহমেদও সারা জীবন এভাবেই কখনো নিজের বা কখনো অন্যের জীবন ছেনেই বের করেছেন গল্পের মধু। সেখানে তার প্রয়োজন পড়েনি সোর্স উল্লেখ করার। কেউ যদি মনে করেন সোর্স উল্লেখ করতে পারেন, আবার নাও করতে পারেন।

এমনকি যেখানে তিনি ইতিহাসের চরিত্রগুলোর নাম নিয়ে গল্প লিখেছেন ‘দেয়াল’, সেখানে কী হয়েছে? সেখানে কি তিনি সত্যের নিশ্চয়তা দিয়েছেন? বঙ্গবন্ধুর মৃত্যুর পর তোফায়েল আহমেদ ঝিমুচ্ছিলেন জাতীয় কিছু লিখেছেন উনি। এখন তোফায়েল সাহেব যদি বলেন, ‘প্রিয় হুমায়ূন! আপনি তো আমার নাম ব্যবহার করে মিথ্যা লিখেছেন, এটা প্রত্যাহার করুন।’ তখন কী করণীয় হবে?

বাস্তবে কিন্তু তাকে বলাও হয়েছিল কতগুলো অধ্যায়ের অথেনটিসিটির অভাবের বিষয়ে।

কিন্তু তিনি পরিষ্কার ফিকশন রাইটারের লিবার্টি চেয়েছেন, তাই ঐতিহাসিক নাম উল্লেখ করে ঐতিহাসিক ঘটনার ওপর লেখা উপন্যাসে নিজের মতো করে গল্প তৈরি করেছেন।

ফিকশন হচ্ছে বানোয়াট ন্যারেটিভ যা আপনাকে তথ্যের সত্যের নিশ্চয়তা দেবে না। দেবে রচয়িতার ইন্টারপ্রেটেশন।

যে রাবণ অন্যের কলমে অশুভশক্তি, মাইকেল মধুসূদন দত্তের কলমে তিনিই হয়ে ওঠেন নায়ক। আরও দশজনের কলমে ওই একই গল্প হয়ে যেতে পারে দশ রকম।

শুধু গল্পের দিকে না তাকিয়ে বাস্তবের দিকেই তাকাই একটু। বাস্তবে একই মানুষ সম্পর্কে দশজনের দশ রকম পারসেপশন দেখি না আমরা? একই লোক এর কাছে দয়ালু, আরেকজনের কাছে সুবিধাবাদী, আরেকজনের কাছে নির্বিবাদী হয় না? এই ভাবনা বা ব্যাখ্যা কি আমরা আটকাতে পারি?

তাহলে গল্পের কাল্পনিক জগতে হাজার রকম ইন্টারপ্রেটেশন আমরা আটকাব কীভাবে?

আমরা কি ভুলেই গেলাম গল্প তৈরি করা হয়, বানানো হয় রচয়িতার বয়ানে? হয়তো এই বানোয়াট গল্প আপনাকে জীবনের কোনো গভীরতর সত্যে পৌঁছাতে সাহায্য করলেও করতে পারে, কিন্তু তথ্যের সত্যের কোনো নিশ্চয়তাই সে আপনাকে দেবে না।

আমার ছবিও কোনো ‘তথ্যের সত্যে’র নিশ্চয়তা দেবে না। তবে কী দেবে? দিতে পারে জীবনের গভীর কোনো হাহাকারের খোঁজ, অনাদরে বেড়ে ওঠা কোনো আবেগের খোঁজ, অসহায় কোনো সত্যের খোঁজ যার বাড়ি তথ্যের সীমানার বাইরে।

এবার আসুন আলোচনা করি বায়োপিক নাম দিয়েও কীভাবে আপনাকে মিথ্যা তথ্য দেওয়া হয়। এর আগে মার্ক জুকারবার্গের জীবন নিয়ে বানানো দ্য সোশ্যাল নেটওয়ার্ক ছবি নিয়ে জুকারবার্গের প্রতিক্রিয়ার কথা লিখেছি অন্য এক লেখায়। যেখানে তিনি বলেছেন, ওই ছবিতে তার পোশাক ছাড়া আর কোনো কিছুই অথেনটিক নয়। কিন্তু এই ছবিটিই চিত্রনাট্যের জন্য অস্কার পেয়েছে। এ রকম উদাহরণ হাজার হাজার আছে। এতে কী বোঝা যায়? বোঝা যায়, গল্পের বৃক্ষ থেকে কেউ সত্য পাড়তে আসে না।

সাম্প্রতিক একটি আলোচিত উদাহরণ দিই। ফরাসি সিনেমায় প্রায় গডের মর্যাদায় অধিষ্ঠিত চলচ্চিত্রকার জঁ লুক গোদারকে নিয়ে একটি ছবি বানিয়েছেন অস্কারজয়ী মিশেল হাজানিভিচুস। ছবির নাম ‘দ্য রিডাউটেবল’। কান কমপিটিশনে প্রিমিয়ার হওয়া এই ছবি এ বছর এল গোনা ফিল্ম ফেস্টিভ্যালে অফিশিয়াল সিলেকশনে ছিল। ছবিটি আমার সেখানেই দেখার সুযোগ হয়েছে।

তো এ রকম প্রায় দেবতুল্য গোদারকে নিয়ে মিশেল কী বানালেন? একটি আধা হিউমারাস, আধা স্যাটায়ারিক্যাল, আধা ফ্যামিলি, আধা পলিটিক্যাল ড্রামা। এবং তাও সরাসরি গোদারের নাম ব্যবহার করে। ভিত্তি হিসেবে নিয়েছেন তার দ্বিতীয় স্ত্রী আনার স্মৃতিকথা, যা কিনা গোদার আবার এনডোর্স করেন না বলেই ফরাসিদের বিশ্বাস। এখন এই ছবি বানাতে গিয়ে মিশেল কী করলেন, তিনি আনাকেও হুবহু কপি করতে চাইলেন না। কারণ তিনি বিশ্বাস করেন গোদার অনেক জন। একজন গোদার আছেন যাকে গোদার নিজে বানিয়েছেন। আরেক গোদার নির্মিত হয়েছেন তার সাবেক স্ত্রী আনার বয়ানে। আর মিশেল আবিষ্কার করতে চেয়েছেন আরেক গোদার, তার নিজস্ব গোদার। গোদার এখনো জীবিত। সুইজারল্যান্ডের নিভৃত গ্রামে থাকেন। ফরাসিদের মতে, গোদার এই ছবিকে ভালোভাবে নেওয়ার প্রশ্নই আসে না। এমনকি যারা গোদারকে কাছ থেকে চিনতেন, তারা ছবি দেখার পর থেকেই বিরক্ত কারণ গোদার নাকি মোটেও এ রকম ছিলেন না।

কিন্তু পৃথিবীর ইতিহাসে এই গোদার থেকে যাবেন মিশেলের ভাষ্য হিসেবে, সত্য-মিথ্যার তোয়াক্কা না করেই। কারণ এটা গল্প, এটা শিল্পীর বানোয়াট ভাষ্য।

আমাদের গল্পে আমরা এসবের ধারেকাছেও যাইনি, নামও ব্যবহার করিনি, বায়োপিক তো বহু দূরের কথা। আমরা বাস্তব থেকে অনুপ্রেরণা নিয়েছি, বাস্তবের পুনর্নির্মাণ করিনি।

এটা নিয়ে যদি তার দ্বিতীয় স্ত্রীর ভয় থাকে, সেটা একান্তই তার সমস্যা। ফিকশন নির্মাতা তার প্রতি কেবল সহানুভূতিই জারি রাখতে পারেন, আর কিছু করা আসলে তার পক্ষে সম্ভব নয়। কারণ কারও সাম্রাজ্য রক্ষা বা ধ্বংস করা কোনোটাই ফিকশন নির্মাতার কাজ নয়, অভিপ্রায়ও নয়।

এই বিভাগের আরও খবর
যুক্তরাষ্ট্র থেকে বিএনপি নেতা সাধনকে হত্যা
যুক্তরাষ্ট্র থেকে বিএনপি নেতা সাধনকে হত্যা
হাসিনার সম্পদের তথ্য গোপনে করার কিছু নেই
হাসিনার সম্পদের তথ্য গোপনে করার কিছু নেই
কারফিউ জারি ইন্টারনেট ব্ল্যাক আউটের দিন
কারফিউ জারি ইন্টারনেট ব্ল্যাক আউটের দিন
ক্ষমতাপ্রেমীরা দেশে আগুন জ্বালিয়ে রাখছে
ক্ষমতাপ্রেমীরা দেশে আগুন জ্বালিয়ে রাখছে
আরেকটি গণ অভ্যুত্থানের জন্য প্রস্তুতি নিন
আরেকটি গণ অভ্যুত্থানের জন্য প্রস্তুতি নিন
শহরজুড়ে বিএনপির মৌনমিছিল
শহরজুড়ে বিএনপির মৌনমিছিল
ভারতের সুরক্ষায় পশ্চিমবঙ্গ খুবই ক্ষতিকারক
ভারতের সুরক্ষায় পশ্চিমবঙ্গ খুবই ক্ষতিকারক
গোপালগঞ্জে গোয়েন্দা ব্যর্থতা ছিল
গোপালগঞ্জে গোয়েন্দা ব্যর্থতা ছিল
জনগণের সম্মতি নিয়ে নির্বাচন করতে হবে
জনগণের সম্মতি নিয়ে নির্বাচন করতে হবে
জুলাই সনদ না হলে দায় সরকারের
জুলাই সনদ না হলে দায় সরকারের
বাংলাদেশের প্রশংসা স্পেসএক্সের ভাইস প্রেসিডেন্টের
বাংলাদেশের প্রশংসা স্পেসএক্সের ভাইস প্রেসিডেন্টের
বড় ধাক্কার মুখে রাজস্ব খাত
বড় ধাক্কার মুখে রাজস্ব খাত
সর্বশেষ খবর
ভারতীয় ক্রিকেট বোর্ডের বার্ষিক আয় প্রায় ১০ হাজার কোটি রুপি
ভারতীয় ক্রিকেট বোর্ডের বার্ষিক আয় প্রায় ১০ হাজার কোটি রুপি

৩৫ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

শহীদ মুগ্ধকে নিয়ে ফেসবুকে ভাই স্নিগ্ধের আবেগময় স্মৃতিচারণা
শহীদ মুগ্ধকে নিয়ে ফেসবুকে ভাই স্নিগ্ধের আবেগময় স্মৃতিচারণা

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শিশুদের মনোজগতে ভার্চুয়াল থাবা
শিশুদের মনোজগতে ভার্চুয়াল থাবা

২ ঘণ্টা আগে | অন্যান্য

শেষ হলো বিয়ার সামিট এবং ন্যাশনাল সেমিকন্ডাক্টর সিম্পোজিয়াম
শেষ হলো বিয়ার সামিট এবং ন্যাশনাল সেমিকন্ডাক্টর সিম্পোজিয়াম

২ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

উন্নয়ন টেকসই করতে ভালো অর্থনৈতিক অনুশীলন বজায় রাখার আহ্বান বাণিজ্য উপদেষ্টার
উন্নয়ন টেকসই করতে ভালো অর্থনৈতিক অনুশীলন বজায় রাখার আহ্বান বাণিজ্য উপদেষ্টার

২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

চোটে জিম্বাবুয়ে সিরিজ থেকে ছিটকে গেলেন ফিলিপস
চোটে জিম্বাবুয়ে সিরিজ থেকে ছিটকে গেলেন ফিলিপস

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আজ জামায়াতের মহাসমাবেশ, প্রস্তুত সোহরাওয়ার্দী
আজ জামায়াতের মহাসমাবেশ, প্রস্তুত সোহরাওয়ার্দী

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

অক্টোবরে আফগানিস্তানের সঙ্গে টি-টোয়েন্টি সিরিজ খেলবে বাংলাদেশ
অক্টোবরে আফগানিস্তানের সঙ্গে টি-টোয়েন্টি সিরিজ খেলবে বাংলাদেশ

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৯ জুলাই)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৯ জুলাই)

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চেলসি ছেড়ে আর্সেনালে তারকা ফরোয়ার্ড
চেলসি ছেড়ে আর্সেনালে তারকা ফরোয়ার্ড

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বৈষম্য সংস্কৃতির শত্রু দারিদ্র্যও
বৈষম্য সংস্কৃতির শত্রু দারিদ্র্যও

৫ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

নিউজিল্যান্ডের কাছে পাত্তাই পেল না জিম্বাবুয়ে
নিউজিল্যান্ডের কাছে পাত্তাই পেল না জিম্বাবুয়ে

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সেন্টমার্টিনে এক লাখ ৪০ ইয়াবাসহ গ্রেফতার ১৭
সেন্টমার্টিনে এক লাখ ৪০ ইয়াবাসহ গ্রেফতার ১৭

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

এনসিপির ‘মার্চ টু গোপালগঞ্জ’ খতিয়ে দেখা দরকার : এ্যানি
এনসিপির ‘মার্চ টু গোপালগঞ্জ’ খতিয়ে দেখা দরকার : এ্যানি

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

‘বিএনপি অধিকার আদায়ের রাজনীতি করে’
‘বিএনপি অধিকার আদায়ের রাজনীতি করে’

৭ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

১৩ হাজার রানের মাইলফলক স্পর্শ বাটলারের
১৩ হাজার রানের মাইলফলক স্পর্শ বাটলারের

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

জয়পুরহাটে ৫ কিলোমিটার প্রতীকী ম্যারাথন প্রতিযোগিতা
জয়পুরহাটে ৫ কিলোমিটার প্রতীকী ম্যারাথন প্রতিযোগিতা

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সিদ্ধিরগঞ্জে চুরির টাকা ভাগাভাগি নিয়ে যুবককে হত্যার অভিযোগ, গ্রেফতার ১
সিদ্ধিরগঞ্জে চুরির টাকা ভাগাভাগি নিয়ে যুবককে হত্যার অভিযোগ, গ্রেফতার ১

৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

রংপুরে অবৈধ আগ্নেয়াস্ত্র উদ্ধার, গ্রেফতার ২
রংপুরে অবৈধ আগ্নেয়াস্ত্র উদ্ধার, গ্রেফতার ২

৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

জুলাই গণহত্যার বিচারের দাবিতে দেশব্যাপী খেলাফত মজলিসের বিক্ষোভ
জুলাই গণহত্যার বিচারের দাবিতে দেশব্যাপী খেলাফত মজলিসের বিক্ষোভ

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সিলেটে বিএনপির মৌন মিছিল ও সমাবেশ
সিলেটে বিএনপির মৌন মিছিল ও সমাবেশ

৭ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

জুলাই গণঅভ্যুত্থানের শহীদদের স্মরণে নবীউল্লাহ নবীর নেতৃত্বে মৌন মিছিল
জুলাই গণঅভ্যুত্থানের শহীদদের স্মরণে নবীউল্লাহ নবীর নেতৃত্বে মৌন মিছিল

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

রংপুর মহানগর বিএনপির মৌন মিছিল
রংপুর মহানগর বিএনপির মৌন মিছিল

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নীলফামারীতে বিএনপির মৌন মিছিল
নীলফামারীতে বিএনপির মৌন মিছিল

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রাজবাড়ীতে শহীদ গণির স্মরণসভা ও দোয়া মাহফিল
রাজবাড়ীতে শহীদ গণির স্মরণসভা ও দোয়া মাহফিল

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মসজিদ ব্যবস্থাপনা নীতিমালা দ্রুত গেজেট আকারে প্রকাশ করা হবে : ধর্ম উপদেষ্টা
মসজিদ ব্যবস্থাপনা নীতিমালা দ্রুত গেজেট আকারে প্রকাশ করা হবে : ধর্ম উপদেষ্টা

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আবার দেশকে গভীর সংকটে নিপতিত করার ষড়যন্ত্র চলছে : প্রিন্স
আবার দেশকে গভীর সংকটে নিপতিত করার ষড়যন্ত্র চলছে : প্রিন্স

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

উলভসের হল অব ফেমে জায়গা পেলেন জটা
উলভসের হল অব ফেমে জায়গা পেলেন জটা

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কুলাউড়া সীমান্তে ৩ বাংলাদেশিকে ধরে নিয়ে যাওয়ার অভিযোগ বিএসএফের বিরুদ্ধে
কুলাউড়া সীমান্তে ৩ বাংলাদেশিকে ধরে নিয়ে যাওয়ার অভিযোগ বিএসএফের বিরুদ্ধে

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় হাতকড়াসহ আসামির পলায়ন
ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় হাতকড়াসহ আসামির পলায়ন

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
চার গোষ্ঠী মিলে গঠন করেছে সাবমেরিন ক্যাবল কনসোর্টিয়াম : পিনাকী
চার গোষ্ঠী মিলে গঠন করেছে সাবমেরিন ক্যাবল কনসোর্টিয়াম : পিনাকী

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিনামূল্যে ১ জিবি ইন্টারনেট মিলবে আজ, পাবেন যেভাবে
বিনামূল্যে ১ জিবি ইন্টারনেট মিলবে আজ, পাবেন যেভাবে

১৯ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

কনসার্টে সিইও-র সাথে এইচআর প্রধানের ‘পরকীয়া’! ভাইরাল ভিডিও স্ত্রীর হাতে
কনসার্টে সিইও-র সাথে এইচআর প্রধানের ‘পরকীয়া’! ভাইরাল ভিডিও স্ত্রীর হাতে

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যেদিন শেখ মুজিবের কবর জিয়ারত করেছিলেন তারেক রহমান
যেদিন শেখ মুজিবের কবর জিয়ারত করেছিলেন তারেক রহমান

১২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভারতের তেল শোধনাগারের ওপর ইইউর নিষেধাজ্ঞা
ভারতের তেল শোধনাগারের ওপর ইইউর নিষেধাজ্ঞা

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সরকারের কোলে একদল, কাঁধে আরেক দল : মির্জা আব্বাস
সরকারের কোলে একদল, কাঁধে আরেক দল : মির্জা আব্বাস

১০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মসজিদ ব্যবস্থাপনা নীতিমালা দ্রুত গেজেট আকারে প্রকাশ করা হবে: ধর্ম উপদেষ্টা
মসজিদ ব্যবস্থাপনা নীতিমালা দ্রুত গেজেট আকারে প্রকাশ করা হবে: ধর্ম উপদেষ্টা

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাশিয়া ইউক্রেনকে এক হাজার সেনার মরদেহ হস্তান্তর করেছে
রাশিয়া ইউক্রেনকে এক হাজার সেনার মরদেহ হস্তান্তর করেছে

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

স্বৈরাচার হাসিনাকে দেশছাড়া করা শক্তিকে আগামীতেও ঐক্যবদ্ধ থাকতে হবে: রাষ্ট্রদূত মুশফিক
স্বৈরাচার হাসিনাকে দেশছাড়া করা শক্তিকে আগামীতেও ঐক্যবদ্ধ থাকতে হবে: রাষ্ট্রদূত মুশফিক

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হামজা ও শমিতকে ছাড়াই নেপাল সফরে বাংলাদেশ
হামজা ও শমিতকে ছাড়াই নেপাল সফরে বাংলাদেশ

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

এনসিপির ‘মার্চ টু গোপালগঞ্জ’ খতিয়ে দেখা দরকার : এ্যানি
এনসিপির ‘মার্চ টু গোপালগঞ্জ’ খতিয়ে দেখা দরকার : এ্যানি

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শসার দামে সেঞ্চুরি, বেড়েছে সবজি ও মুরগি দাম
শসার দামে সেঞ্চুরি, বেড়েছে সবজি ও মুরগি দাম

১৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ইউক্রেনের নতুন প্রধানমন্ত্রী ইউলিয়া
ইউক্রেনের নতুন প্রধানমন্ত্রী ইউলিয়া

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সিরিয়ায় ইসরায়েলের হামলা ‘অগ্রহণযোগ্য’: এরদোয়ান
সিরিয়ায় ইসরায়েলের হামলা ‘অগ্রহণযোগ্য’: এরদোয়ান

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশে জাতিসংঘের মানবাধিকার মিশনের কার্যক্রম শুরু
বাংলাদেশে জাতিসংঘের মানবাধিকার মিশনের কার্যক্রম শুরু

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভিসায় তথ্য গোপন করলে যুক্তরাষ্ট্রে প্রবেশে আজীবন নিষেধাজ্ঞা
ভিসায় তথ্য গোপন করলে যুক্তরাষ্ট্রে প্রবেশে আজীবন নিষেধাজ্ঞা

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ড্রোন দিয়ে পরিষ্কার করা হচ্ছে মাউন্ট এভারেস্টের আবর্জনা
ড্রোন দিয়ে পরিষ্কার করা হচ্ছে মাউন্ট এভারেস্টের আবর্জনা

১৮ ঘণ্টা আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

মসজিদ ব্যবস্থাপনা নীতিমালা দ্রুত গেজেট আকারে প্রকাশ করা হবে : ধর্ম উপদেষ্টা
মসজিদ ব্যবস্থাপনা নীতিমালা দ্রুত গেজেট আকারে প্রকাশ করা হবে : ধর্ম উপদেষ্টা

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাংলাদেশে স্টারলিংক কার্যক্রমের প্রশংসা স্পেসএক্স'র ভাইস প্রেসিডেন্টের
বাংলাদেশে স্টারলিংক কার্যক্রমের প্রশংসা স্পেসএক্স'র ভাইস প্রেসিডেন্টের

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সামনে আরেকটি লড়াই আসছে : নাহিদ ইসলাম
সামনে আরেকটি লড়াই আসছে : নাহিদ ইসলাম

১২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

গর্ভে থাকা অবস্থায়ই বিক্রির চুক্তি, শিশু পাচারের ভয়ংকর চিত্র
গর্ভে থাকা অবস্থায়ই বিক্রির চুক্তি, শিশু পাচারের ভয়ংকর চিত্র

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গোপালগঞ্জে কারফিউয়ের সময় আরও বাড়ল
গোপালগঞ্জে কারফিউয়ের সময় আরও বাড়ল

১১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মার্কিন কূটনীতিকদের বিদেশি নির্বাচন নিয়ে মতামত না দিতে নির্দেশ
মার্কিন কূটনীতিকদের বিদেশি নির্বাচন নিয়ে মতামত না দিতে নির্দেশ

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৮ জুলাই)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৮ জুলাই)

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চূড়ান্ত সংগ্রামের ঘোষণা দিয়েছিলেন তারেক রহমান : রিজভী
চূড়ান্ত সংগ্রামের ঘোষণা দিয়েছিলেন তারেক রহমান : রিজভী

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ব্যাংকিং খাত উচ্চঝুঁকিতে
ব্যাংকিং খাত উচ্চঝুঁকিতে

১৯ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

গোপালগঞ্জে ৭৫ জনের নামে পুলিশের মামলা, অজ্ঞাত আসামি ৪০০
গোপালগঞ্জে ৭৫ জনের নামে পুলিশের মামলা, অজ্ঞাত আসামি ৪০০

১৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চলতি মাসে জুলাই সনদ না হলে দায় সরকার আর ঐকমত্য কমিশনের : সালাহউদ্দিন
চলতি মাসে জুলাই সনদ না হলে দায় সরকার আর ঐকমত্য কমিশনের : সালাহউদ্দিন

১০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বড় জয়ে দক্ষিণ আফ্রিকা সফর শুরু বাংলাদেশের যুবাদের
বড় জয়ে দক্ষিণ আফ্রিকা সফর শুরু বাংলাদেশের যুবাদের

২১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

এমবাপ্পের বকশিশ পেয়ে বিপদে ৫ পুলিশ কর্মকর্তা
এমবাপ্পের বকশিশ পেয়ে বিপদে ৫ পুলিশ কর্মকর্তা

২০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

প্রিন্ট সর্বাধিক
রোগী নেই দেড় হাজার কোটি টাকার হাসপাতালে
রোগী নেই দেড় হাজার কোটি টাকার হাসপাতালে

পেছনের পৃষ্ঠা

বিএনপিতে শুদ্ধি অভিযান
বিএনপিতে শুদ্ধি অভিযান

প্রথম পৃষ্ঠা

গোপালগঞ্জজুড়ে গ্রেপ্তার আতঙ্ক
গোপালগঞ্জজুড়ে গ্রেপ্তার আতঙ্ক

প্রথম পৃষ্ঠা

কুড়িয়ে পাওয়া ১৫ লাখ টাকা ফেরত দিলেন চালক
কুড়িয়ে পাওয়া ১৫ লাখ টাকা ফেরত দিলেন চালক

পেছনের পৃষ্ঠা

কুমিল্লায় এক খন্ড হংকং নগরীর গল্প!
কুমিল্লায় এক খন্ড হংকং নগরীর গল্প!

শনিবারের সকাল

অপরাজিত থাকার প্রত্যাশা আফঈদাদের
অপরাজিত থাকার প্রত্যাশা আফঈদাদের

মাঠে ময়দানে

আজকের ভগ্যচক্র
আজকের ভগ্যচক্র

আজকের রাশি

এপিএসের পোষা বিড়াল যখন মন্ত্রী
এপিএসের পোষা বিড়াল যখন মন্ত্রী

প্রথম পৃষ্ঠা

বড় ধাক্কার মুখে রাজস্ব খাত
বড় ধাক্কার মুখে রাজস্ব খাত

প্রথম পৃষ্ঠা

জুলাই গণ অভ্যুত্থান স্মরণে প্রতীকী ম্যারাথন
জুলাই গণ অভ্যুত্থান স্মরণে প্রতীকী ম্যারাথন

মাঠে ময়দানে

জনগণের সম্মতি নিয়ে নির্বাচন করতে হবে
জনগণের সম্মতি নিয়ে নির্বাচন করতে হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

আমাদের কালের মিষ্টি নায়িকা কবরী
আমাদের কালের মিষ্টি নায়িকা কবরী

শোবিজ

নেপালের বিপক্ষে প্রীতি ম্যাচে খেলবেন না
নেপালের বিপক্ষে প্রীতি ম্যাচে খেলবেন না

মাঠে ময়দানে

সবজি মুরগির দাম চড়া নাগালের বাইরে ইলিশ
সবজি মুরগির দাম চড়া নাগালের বাইরে ইলিশ

পেছনের পৃষ্ঠা

ভুটানে সাবিনা-ঋতুপর্ণার ডাবল হ্যাটট্রিক
ভুটানে সাবিনা-ঋতুপর্ণার ডাবল হ্যাটট্রিক

মাঠে ময়দানে

পরিকল্পিতভাবে অশান্ত করা হচ্ছে দেশ
পরিকল্পিতভাবে অশান্ত করা হচ্ছে দেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

ব্যাটিংয়ে কাইলি মায়ার্স বোলিংয়ে খালেদ
ব্যাটিংয়ে কাইলি মায়ার্স বোলিংয়ে খালেদ

মাঠে ময়দানে

যুবাদের সিরিজ জয়ের ম্যাচ আজ
যুবাদের সিরিজ জয়ের ম্যাচ আজ

মাঠে ময়দানে

বন্ধুর স্বপ্ন পূরণে ‘আগুনের পরশমণি’
বন্ধুর স্বপ্ন পূরণে ‘আগুনের পরশমণি’

শোবিজ

গোপালগঞ্জে গোয়েন্দা ব্যর্থতা ছিল
গোপালগঞ্জে গোয়েন্দা ব্যর্থতা ছিল

প্রথম পৃষ্ঠা

ব্যাংকঋণ যাচ্ছে সরকারি বন্ডে
ব্যাংকঋণ যাচ্ছে সরকারি বন্ডে

পেছনের পৃষ্ঠা

পাঁচ চলচ্চিত্রে আফজাল হোসেন
পাঁচ চলচ্চিত্রে আফজাল হোসেন

শোবিজ

নান্দনিক নওয়াববাড়ি মসজিদ
নান্দনিক নওয়াববাড়ি মসজিদ

শনিবারের সকাল

শান্তির নীড় মাটির ঘর
শান্তির নীড় মাটির ঘর

পেছনের পৃষ্ঠা

মোমেন্টাম ধরে রাখতে চান টাইগাররা
মোমেন্টাম ধরে রাখতে চান টাইগাররা

মাঠে ময়দানে

১৩ হাজারি ক্লাবে বাটলার
১৩ হাজারি ক্লাবে বাটলার

মাঠে ময়দানে

কক্সবাজারে অপহৃত তিন কিশোর উদ্ধার
কক্সবাজারে অপহৃত তিন কিশোর উদ্ধার

নগর জীবন

অবসর শেষে মৎস্য খামার
অবসর শেষে মৎস্য খামার

শনিবারের সকাল

হাসিনার সম্পদের তথ্য গোপনে করার কিছু নেই
হাসিনার সম্পদের তথ্য গোপনে করার কিছু নেই

প্রথম পৃষ্ঠা

আজ জামায়াতের মহাসমাবেশ, প্রস্তুত সোহরাওয়ার্দী
আজ জামায়াতের মহাসমাবেশ, প্রস্তুত সোহরাওয়ার্দী

পেছনের পৃষ্ঠা