শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বুধবার, ১১ অক্টোবর, ২০১৭ আপডেট:

প র্য বে ক্ষ ণ

ডুব, বায়োপিক এবং অন্যান্য প্রসঙ্গ

মোস্তফা সরয়ার ফারুকী
Not defined
প্রিন্ট ভার্সন
ডুব, বায়োপিক এবং অন্যান্য প্রসঙ্গ

‘ভাই! ট্রেইলারে তো মিল পাওয়া যাচ্ছে আমাদের প্রিয় লেখকের সঙ্গে। তাহলে আপনারা “বায়োপিক নয়” বলছেন কেন?’ এ রকম কেউ কেউ বলার চেষ্টা করেছেন।

যাদের সারা দুনিয়ার সিনেমা বা ওয়ার্ল্ড অব ফিকশন সম্পর্কে কিছুটা ধারণা আছে, তারা অবশ্য পাল্টা যুক্তি দিয়ে বলছেন যে, এটা একটা অপ্রয়োজনীয় বিতর্ক।

এটা শুধু অপ্রয়োজনীয় নয়, বেশ বালকসুলভও বটে। যাই হোক, যেহেতু আলোচনাটা উঠেছে, উত্তর তো দিতেই হবে। প্রথমেই খুব মোটা দাগের কয়টা কথা বলি।

ধরা যাক, আমি বললাম এটা বায়োপিক। তাতে কী দাঁড়াবে? বাংলাদেশের অনেক মানুষের কাছে এর অর্থ দাঁড়াবে, যাহা দেখিব, সত্য দেখিব। সত্য বই মিথ্যা দেখিব না।

আমি ‘বাংলাদেশের অনেক মানুষ’ বললাম এ কারণে যে, বাকিরা জানেন পৃথিবীর অন্যান্য দেশে এমনকি বায়োপিক নাম দিয়েও জীবনের হুবহু সত্য দেখায় না। এ বিষয়ে একটু পরে আসছি।

তার আগে আসি বাংলাদেশ প্রসঙ্গে। তো যারা আমার কাছে আশা করছেন, আমি যেন এটাকে বায়োপিক ডাকি, তাদের উদ্দেশে আমি বললাম, ওকে যান এটা বায়োপিক।

এখন তাদের পরের কথাটা কী হবে?

‘ভাই! এটা কীভাবে বায়োপিক হইল? অমুক আপা তো তমুক আপার সঙ্গে এক স্কুলে পড়ে নাই। উনি তো এই রকম রাতের বেলা ওয়াল টপকাইয়া দেখা করে নাই। এটা তো এই রকমভাবে বাস্তবে হয় নাই, ওই রকমভাবে হয়েছিল। এইভাবে বিয়ে হয় নাই, ওইভাবে হয়েছিল।’

তো?

সেজন্যই তো আমরা এটাকে বায়োপিক বলছি না। বোঝা গেছে জিনিসটা?

কেবল এ রকম একটি-দুটি বিষয়ে নয়, অজস্র বিষয়ে আমি আমার কল্পনায় একটা ন্যারেটিভ খাড়া করেছি। যেটা তথ্যের সত্যের কোনো গ্যারান্টিই দেবে না। আমরা তো জানি আমরা সত্য হুবহু দেখাইনি। আমরা তো জানি আমরা ফিকশন বলছি। ডকুমেন্টেশন আমার কাজ নয়। ওটা ইতিহাস রচয়িতাদের কাজ।

সেখানেও কী বিপদ আছে দেখেন। কার ইতিহাস? প্রিয় লেখকের দ্বিতীয় বিয়ে, বিয়ে-পরবর্তী জীবন, অসুস্থতা, নিউইয়র্কের চিকিৎসাকালীন দিনগুলো, মৃত্যু, মৃত্যু-পরবর্তী দিনগুলো— এই মোটা দাগের অধ্যায়গুলোয় তার দ্বিতীয় স্ত্রী যে গান শোনাবেন তা কি প্রথম পরিবারের সঙ্গে একই সুরে বাজবে? বা ঘটনার অন্য পক্ষগুলোর সঙ্গে মিলবে? কোন ইতিহাস তাহলে রচিবেন ইতিহাসবিদ?

বা এমনকি ব্যক্তি নিজেও যদি লিখেন তা কতটা সত্যের নিশ্চয়তা দেয়? আমার জীবন নিয়ে যদি আমি লিখি তা তো শেষ পর্যন্ত আমার পার্সপেকটিভ। সেখানে সত্য কোনটা?

ফিকশন রাইটার তথ্যের সত্য খোঁজেন না। তিনি বাস্তবের রসদ নিয়ে এক কল্পনার জগৎ তৈরি করেন। এমনকি প্রিয় লেখক হুমায়ূন আহমেদও সারা জীবন এভাবেই কখনো নিজের বা কখনো অন্যের জীবন ছেনেই বের করেছেন গল্পের মধু। সেখানে তার প্রয়োজন পড়েনি সোর্স উল্লেখ করার। কেউ যদি মনে করেন সোর্স উল্লেখ করতে পারেন, আবার নাও করতে পারেন।

এমনকি যেখানে তিনি ইতিহাসের চরিত্রগুলোর নাম নিয়ে গল্প লিখেছেন ‘দেয়াল’, সেখানে কী হয়েছে? সেখানে কি তিনি সত্যের নিশ্চয়তা দিয়েছেন? বঙ্গবন্ধুর মৃত্যুর পর তোফায়েল আহমেদ ঝিমুচ্ছিলেন জাতীয় কিছু লিখেছেন উনি। এখন তোফায়েল সাহেব যদি বলেন, ‘প্রিয় হুমায়ূন! আপনি তো আমার নাম ব্যবহার করে মিথ্যা লিখেছেন, এটা প্রত্যাহার করুন।’ তখন কী করণীয় হবে?

বাস্তবে কিন্তু তাকে বলাও হয়েছিল কতগুলো অধ্যায়ের অথেনটিসিটির অভাবের বিষয়ে।

কিন্তু তিনি পরিষ্কার ফিকশন রাইটারের লিবার্টি চেয়েছেন, তাই ঐতিহাসিক নাম উল্লেখ করে ঐতিহাসিক ঘটনার ওপর লেখা উপন্যাসে নিজের মতো করে গল্প তৈরি করেছেন।

ফিকশন হচ্ছে বানোয়াট ন্যারেটিভ যা আপনাকে তথ্যের সত্যের নিশ্চয়তা দেবে না। দেবে রচয়িতার ইন্টারপ্রেটেশন।

যে রাবণ অন্যের কলমে অশুভশক্তি, মাইকেল মধুসূদন দত্তের কলমে তিনিই হয়ে ওঠেন নায়ক। আরও দশজনের কলমে ওই একই গল্প হয়ে যেতে পারে দশ রকম।

শুধু গল্পের দিকে না তাকিয়ে বাস্তবের দিকেই তাকাই একটু। বাস্তবে একই মানুষ সম্পর্কে দশজনের দশ রকম পারসেপশন দেখি না আমরা? একই লোক এর কাছে দয়ালু, আরেকজনের কাছে সুবিধাবাদী, আরেকজনের কাছে নির্বিবাদী হয় না? এই ভাবনা বা ব্যাখ্যা কি আমরা আটকাতে পারি?

তাহলে গল্পের কাল্পনিক জগতে হাজার রকম ইন্টারপ্রেটেশন আমরা আটকাব কীভাবে?

আমরা কি ভুলেই গেলাম গল্প তৈরি করা হয়, বানানো হয় রচয়িতার বয়ানে? হয়তো এই বানোয়াট গল্প আপনাকে জীবনের কোনো গভীরতর সত্যে পৌঁছাতে সাহায্য করলেও করতে পারে, কিন্তু তথ্যের সত্যের কোনো নিশ্চয়তাই সে আপনাকে দেবে না।

আমার ছবিও কোনো ‘তথ্যের সত্যে’র নিশ্চয়তা দেবে না। তবে কী দেবে? দিতে পারে জীবনের গভীর কোনো হাহাকারের খোঁজ, অনাদরে বেড়ে ওঠা কোনো আবেগের খোঁজ, অসহায় কোনো সত্যের খোঁজ যার বাড়ি তথ্যের সীমানার বাইরে।

এবার আসুন আলোচনা করি বায়োপিক নাম দিয়েও কীভাবে আপনাকে মিথ্যা তথ্য দেওয়া হয়। এর আগে মার্ক জুকারবার্গের জীবন নিয়ে বানানো দ্য সোশ্যাল নেটওয়ার্ক ছবি নিয়ে জুকারবার্গের প্রতিক্রিয়ার কথা লিখেছি অন্য এক লেখায়। যেখানে তিনি বলেছেন, ওই ছবিতে তার পোশাক ছাড়া আর কোনো কিছুই অথেনটিক নয়। কিন্তু এই ছবিটিই চিত্রনাট্যের জন্য অস্কার পেয়েছে। এ রকম উদাহরণ হাজার হাজার আছে। এতে কী বোঝা যায়? বোঝা যায়, গল্পের বৃক্ষ থেকে কেউ সত্য পাড়তে আসে না।

সাম্প্রতিক একটি আলোচিত উদাহরণ দিই। ফরাসি সিনেমায় প্রায় গডের মর্যাদায় অধিষ্ঠিত চলচ্চিত্রকার জঁ লুক গোদারকে নিয়ে একটি ছবি বানিয়েছেন অস্কারজয়ী মিশেল হাজানিভিচুস। ছবির নাম ‘দ্য রিডাউটেবল’। কান কমপিটিশনে প্রিমিয়ার হওয়া এই ছবি এ বছর এল গোনা ফিল্ম ফেস্টিভ্যালে অফিশিয়াল সিলেকশনে ছিল। ছবিটি আমার সেখানেই দেখার সুযোগ হয়েছে।

তো এ রকম প্রায় দেবতুল্য গোদারকে নিয়ে মিশেল কী বানালেন? একটি আধা হিউমারাস, আধা স্যাটায়ারিক্যাল, আধা ফ্যামিলি, আধা পলিটিক্যাল ড্রামা। এবং তাও সরাসরি গোদারের নাম ব্যবহার করে। ভিত্তি হিসেবে নিয়েছেন তার দ্বিতীয় স্ত্রী আনার স্মৃতিকথা, যা কিনা গোদার আবার এনডোর্স করেন না বলেই ফরাসিদের বিশ্বাস। এখন এই ছবি বানাতে গিয়ে মিশেল কী করলেন, তিনি আনাকেও হুবহু কপি করতে চাইলেন না। কারণ তিনি বিশ্বাস করেন গোদার অনেক জন। একজন গোদার আছেন যাকে গোদার নিজে বানিয়েছেন। আরেক গোদার নির্মিত হয়েছেন তার সাবেক স্ত্রী আনার বয়ানে। আর মিশেল আবিষ্কার করতে চেয়েছেন আরেক গোদার, তার নিজস্ব গোদার। গোদার এখনো জীবিত। সুইজারল্যান্ডের নিভৃত গ্রামে থাকেন। ফরাসিদের মতে, গোদার এই ছবিকে ভালোভাবে নেওয়ার প্রশ্নই আসে না। এমনকি যারা গোদারকে কাছ থেকে চিনতেন, তারা ছবি দেখার পর থেকেই বিরক্ত কারণ গোদার নাকি মোটেও এ রকম ছিলেন না।

কিন্তু পৃথিবীর ইতিহাসে এই গোদার থেকে যাবেন মিশেলের ভাষ্য হিসেবে, সত্য-মিথ্যার তোয়াক্কা না করেই। কারণ এটা গল্প, এটা শিল্পীর বানোয়াট ভাষ্য।

আমাদের গল্পে আমরা এসবের ধারেকাছেও যাইনি, নামও ব্যবহার করিনি, বায়োপিক তো বহু দূরের কথা। আমরা বাস্তব থেকে অনুপ্রেরণা নিয়েছি, বাস্তবের পুনর্নির্মাণ করিনি।

এটা নিয়ে যদি তার দ্বিতীয় স্ত্রীর ভয় থাকে, সেটা একান্তই তার সমস্যা। ফিকশন নির্মাতা তার প্রতি কেবল সহানুভূতিই জারি রাখতে পারেন, আর কিছু করা আসলে তার পক্ষে সম্ভব নয়। কারণ কারও সাম্রাজ্য রক্ষা বা ধ্বংস করা কোনোটাই ফিকশন নির্মাতার কাজ নয়, অভিপ্রায়ও নয়।

এই বিভাগের আরও খবর
সেনাপ্রধানের সঙ্গে ইইউ রাষ্ট্রদূতের সৌজন্য সাক্ষাৎ
সেনাপ্রধানের সঙ্গে ইইউ রাষ্ট্রদূতের সৌজন্য সাক্ষাৎ
দ্বিতীয় দিনেও নির্বাচন অফিসে অবস্থান ধর্মঘট
দ্বিতীয় দিনেও নির্বাচন অফিসে অবস্থান ধর্মঘট
ভোট দিতে পারবেন না শেখ হাসিনাসহ পরিবারের কেউ
ভোট দিতে পারবেন না শেখ হাসিনাসহ পরিবারের কেউ
এলডিসি ইস্যুতে সময়সীমা বেঁধে দিয়ে জাতিসংঘের চিঠি
এলডিসি ইস্যুতে সময়সীমা বেঁধে দিয়ে জাতিসংঘের চিঠি
ব্যাংক ৩০০ কোটি টাকা পর্যন্ত ঋণ পুনঃতফসিল করতে পারবে
ব্যাংক ৩০০ কোটি টাকা পর্যন্ত ঋণ পুনঃতফসিল করতে পারবে
অভিন্ন দাবিতে জামায়াতসহ সাত দলের বিক্ষোভ আজ
অভিন্ন দাবিতে জামায়াতসহ সাত দলের বিক্ষোভ আজ
ইতিহাসে কোনো দিন এরকম কাজ হয়নি
ইতিহাসে কোনো দিন এরকম কাজ হয়নি
নির্বাচনে অনীহা থেকেই তাদের কর্মসূচি
নির্বাচনে অনীহা থেকেই তাদের কর্মসূচি
সব প্রকল্পের টেন্ডার হবে অনলাইনে
সব প্রকল্পের টেন্ডার হবে অনলাইনে
বাংলাদেশ থেকে সস্তায় ইলিশ গেল ভারতে!
বাংলাদেশ থেকে সস্তায় ইলিশ গেল ভারতে!
দুর্গাপূজা ঘিরে অপচেষ্টার বিরুদ্ধে সতর্ক থাকুন
দুর্গাপূজা ঘিরে অপচেষ্টার বিরুদ্ধে সতর্ক থাকুন
শহীদদের বিতর্কিত করার চেষ্টার অভিযোগে প্রথম আলোয় আগুন
শহীদদের বিতর্কিত করার চেষ্টার অভিযোগে প্রথম আলোয় আগুন
সর্বশেষ খবর
ডাসারে অবৈধ বালু উত্তোলনে ভ্রাম্যমাণ আদালতের অভিযান
ডাসারে অবৈধ বালু উত্তোলনে ভ্রাম্যমাণ আদালতের অভিযান

৩ সেকেন্ড আগে | দেশগ্রাম

শ্রীপুরে উপজেলা আন্তঃস্কুল ফুটবল টুর্নামেন্টের ফাইনাল অনুষ্ঠিত
শ্রীপুরে উপজেলা আন্তঃস্কুল ফুটবল টুর্নামেন্টের ফাইনাল অনুষ্ঠিত

১ মিনিট আগে | নগর জীবন

ফিলিস্তিনপন্থী নেতা মাহমুদ খলিলকে আলজেরিয়া অথবা সিরিয়াতে প্রত্যাবর্তনের নির্দেশ
ফিলিস্তিনপন্থী নেতা মাহমুদ খলিলকে আলজেরিয়া অথবা সিরিয়াতে প্রত্যাবর্তনের নির্দেশ

৬ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জুলাই সনদের আইনিভিত্তি ব্যতীত নির্বাচন শহীদের রক্তের সাথে বেঈমানি: রাশেদ প্রধান
জুলাই সনদের আইনিভিত্তি ব্যতীত নির্বাচন শহীদের রক্তের সাথে বেঈমানি: রাশেদ প্রধান

১০ মিনিট আগে | রাজনীতি

মহাজাগতিক আঘাত নতুন জীবনের জন্ম দিতে পারে, বলছে গবেষণা
মহাজাগতিক আঘাত নতুন জীবনের জন্ম দিতে পারে, বলছে গবেষণা

১৪ মিনিট আগে | বিজ্ঞান

১১ বছর পর ফিফা র‌্যাঙ্কিংয়ে শীর্ষে স্পেন
১১ বছর পর ফিফা র‌্যাঙ্কিংয়ে শীর্ষে স্পেন

১৫ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

মানিকগঞ্জে নকল সাবান কারখানায় অভিযান
মানিকগঞ্জে নকল সাবান কারখানায় অভিযান

১৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বাগেরহাটে পানিতে ডুবে দাদা-নাতির মৃত্যু
বাগেরহাটে পানিতে ডুবে দাদা-নাতির মৃত্যু

২০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

একই সঙ্গে কুরআনের হাফেজ হলেন দুই ভাই
একই সঙ্গে কুরআনের হাফেজ হলেন দুই ভাই

২২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ফ্রান্সে পেশাজীবী সংগঠনগুলোর ধর্মঘট, চাপে ম্যাক্রো
ফ্রান্সে পেশাজীবী সংগঠনগুলোর ধর্মঘট, চাপে ম্যাক্রো

২২ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আন্তঃবাহিনী সাঁতার, ওয়াটারপোলো ও ডাইভিং প্রতিযোগিতা সমাপ্ত
আন্তঃবাহিনী সাঁতার, ওয়াটারপোলো ও ডাইভিং প্রতিযোগিতা সমাপ্ত

২৬ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

৮ ঘণ্টা গ্যাস থাকবে না যেসব এলাকায়
৮ ঘণ্টা গ্যাস থাকবে না যেসব এলাকায়

৩১ মিনিট আগে | নগর জীবন

ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় সাংবাদিক শফিকুর রহমানের স্মরণে শোকসভা
ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় সাংবাদিক শফিকুর রহমানের স্মরণে শোকসভা

৩৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

উৎসবমুখর পরিবেশে এ বছর শারদীয় দুর্গাপূজা উদযাপন হবে : ডিএমপি কমিশনার
উৎসবমুখর পরিবেশে এ বছর শারদীয় দুর্গাপূজা উদযাপন হবে : ডিএমপি কমিশনার

৩৫ মিনিট আগে | নগর জীবন

নির্বাচন কমিশনের হাতেই থাকছে জাতীয় পরিচয়পত্র
নির্বাচন কমিশনের হাতেই থাকছে জাতীয় পরিচয়পত্র

৩৯ মিনিট আগে | জাতীয়

এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের জন্য সুখবর, বাড়ছে বাড়িভাড়া, চিকিৎসা ও উৎসব ভাতা
এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের জন্য সুখবর, বাড়ছে বাড়িভাড়া, চিকিৎসা ও উৎসব ভাতা

৪২ মিনিট আগে | জাতীয়

কলাপাড়ায় মুক্তিযোদ্ধা মেমোরিয়াল ডিগ্রী কলেজে নবীনবরন অনুষ্ঠিত
কলাপাড়ায় মুক্তিযোদ্ধা মেমোরিয়াল ডিগ্রী কলেজে নবীনবরন অনুষ্ঠিত

৫২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

স্কুল-কলেজের সভাপতির পদ নিয়ে নতুন নির্দেশনা
স্কুল-কলেজের সভাপতির পদ নিয়ে নতুন নির্দেশনা

৫২ মিনিট আগে | জাতীয়

মাদারীপুরের ডাসারে পুকুরে ডুবে দুই ভাই নিহত
মাদারীপুরের ডাসারে পুকুরে ডুবে দুই ভাই নিহত

৫৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

পানিতে ডুবে শিশুর মৃত্যু
পানিতে ডুবে শিশুর মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মাদারীপুরে দাফনের দেড় মাস পর ঠিকাদারের মরদেহ উত্তোলন
মাদারীপুরে দাফনের দেড় মাস পর ঠিকাদারের মরদেহ উত্তোলন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রূপগঞ্জে শুরু হলো তিন দিনব্যাপী আইন শিক্ষার্থীদের বুট ক্যাম্প
রূপগঞ্জে শুরু হলো তিন দিনব্যাপী আইন শিক্ষার্থীদের বুট ক্যাম্প

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ফ্লোরিডায় তিন খুনের দায়ে এক ব্যক্তির মৃত্যুদণ্ড কার্যকর
ফ্লোরিডায় তিন খুনের দায়ে এক ব্যক্তির মৃত্যুদণ্ড কার্যকর

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সুযোগ পেলে সবসময় সেরাটা দিতে প্রস্তুত: নাসুম
সুযোগ পেলে সবসময় সেরাটা দিতে প্রস্তুত: নাসুম

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

চট্টগ্রামে তিন শতাধিক মানুষ পেল চিকিৎসা ও ওষুধ
চট্টগ্রামে তিন শতাধিক মানুষ পেল চিকিৎসা ও ওষুধ

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ইভ্যালির রাসেল-শামীমার ৩ বছরের কারাদণ্ড
ইভ্যালির রাসেল-শামীমার ৩ বছরের কারাদণ্ড

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দুই মাসের মধ্যে ট্রাম্পের ২৫ শতাংশ জরিমানা শুল্ক থেকে মুক্তির আশা ভারতের
দুই মাসের মধ্যে ট্রাম্পের ২৫ শতাংশ জরিমানা শুল্ক থেকে মুক্তির আশা ভারতের

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পিআর পদ্ধতির কথা বলে নির্বাচন নিয়ে ষড়যন্ত্র করা হচ্ছে: সুলতান সালাউদ্দিন টুকু
পিআর পদ্ধতির কথা বলে নির্বাচন নিয়ে ষড়যন্ত্র করা হচ্ছে: সুলতান সালাউদ্দিন টুকু

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সুষ্ঠু নির্বাচন নিশ্চিতে নির্বাচন কমিশন সংশ্লিষ্ট দুটি আইন সংশোধনের প্রস্তাব অনুমোদন
সুষ্ঠু নির্বাচন নিশ্চিতে নির্বাচন কমিশন সংশ্লিষ্ট দুটি আইন সংশোধনের প্রস্তাব অনুমোদন

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

টাঙ্গাইলে সড়ক দুর্ঘটনায় হতাহতদের পরিবারের মাঝে অনুদানের চেক বিতরণ
টাঙ্গাইলে সড়ক দুর্ঘটনায় হতাহতদের পরিবারের মাঝে অনুদানের চেক বিতরণ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
আজ মুখোমুখি শ্রীলংকা-আফগানিস্তান, যে সমীকরণের সামনে টাইগাররা
আজ মুখোমুখি শ্রীলংকা-আফগানিস্তান, যে সমীকরণের সামনে টাইগাররা

১০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সমুদ্রে মিলেছে আট ধরনের ভারী খনিজ
সমুদ্রে মিলেছে আট ধরনের ভারী খনিজ

১৭ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

এশিয়া কাপে আবারও মুখোমুখি হচ্ছে ভারত-পাকিস্তান
এশিয়া কাপে আবারও মুখোমুখি হচ্ছে ভারত-পাকিস্তান

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সৌদি-পাকিস্তান প্রতিরক্ষা চুক্তি, চিন্তিত ভারত-ইসরায়েল?
সৌদি-পাকিস্তান প্রতিরক্ষা চুক্তি, চিন্তিত ভারত-ইসরায়েল?

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আফগানিস্তান সফরে মাওলানা মামুনুল হকসহ ওলামায়ে কেরামের প্রতিনিধি দল
আফগানিস্তান সফরে মাওলানা মামুনুল হকসহ ওলামায়ে কেরামের প্রতিনিধি দল

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পাঁচ ব্যাংক মার্জারের খবরে হতাশা-উদ্বেগ
পাঁচ ব্যাংক মার্জারের খবরে হতাশা-উদ্বেগ

১০ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

র‌্যাংকিংয়েও আফগানদের টপকে গেল টাইগাররা
র‌্যাংকিংয়েও আফগানদের টপকে গেল টাইগাররা

২৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইসরায়েলের ওপর নিষেধাজ্ঞার প্রস্তাব ইউরোপিয়ান ইউনিয়নের
ইসরায়েলের ওপর নিষেধাজ্ঞার প্রস্তাব ইউরোপিয়ান ইউনিয়নের

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিশ্ব বাঁশ দিবস আজ
বিশ্ব বাঁশ দিবস আজ

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১ কাপ কফির দাম ৮৩ হাজার টাকা!
১ কাপ কফির দাম ৮৩ হাজার টাকা!

১৭ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

রাজকীয় অভ্যর্থনার পর ট্রাম্পের যুক্তরাজ্য সফর মোড় নিয়েছে রাজনৈতিক
রাজকীয় অভ্যর্থনার পর ট্রাম্পের যুক্তরাজ্য সফর মোড় নিয়েছে রাজনৈতিক

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারত-পাকিস্তানসহ ২৩ দেশকে ‘প্রধান মাদক পাচারকারী’ চিহ্নিত করলেন ট্রাম্প
ভারত-পাকিস্তানসহ ২৩ দেশকে ‘প্রধান মাদক পাচারকারী’ চিহ্নিত করলেন ট্রাম্প

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কাতার হামলা নিয়ে মুখ খুললেন বেঁচে যাওয়া শীর্ষ হামাস নেতা হামাদ
কাতার হামলা নিয়ে মুখ খুললেন বেঁচে যাওয়া শীর্ষ হামাস নেতা হামাদ

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আমিরাতকে হারিয়ে শেষ চারে ভারতের সঙ্গী পাকিস্তান
আমিরাতকে হারিয়ে শেষ চারে ভারতের সঙ্গী পাকিস্তান

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ব্রিটেনে ট্রাম্পকে রাজকীয় সংবর্ধনা
ব্রিটেনে ট্রাম্পকে রাজকীয় সংবর্ধনা

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

স্বর্ণের দাম কমেছে
স্বর্ণের দাম কমেছে

২১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ট্রাম্পের সফর শেষে ফিলিস্তিনকে রাষ্ট্র হিসেবে স্বীকৃতি দেবে যুক্তরাজ্য
ট্রাম্পের সফর শেষে ফিলিস্তিনকে রাষ্ট্র হিসেবে স্বীকৃতি দেবে যুক্তরাজ্য

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিমানবন্দরের নিরাপত্তা নিশ্চিতে নতুন বাহিনী ‘এয়ার গার্ড’
বিমানবন্দরের নিরাপত্তা নিশ্চিতে নতুন বাহিনী ‘এয়ার গার্ড’

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ছড়িয়ে পড়ছে নতুন নতুন মাদকদ্রব্য
ছড়িয়ে পড়ছে নতুন নতুন মাদকদ্রব্য

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আজ রাজধানীতে জামায়াতসহ ৭ দলের বিক্ষোভ
আজ রাজধানীতে জামায়াতসহ ৭ দলের বিক্ষোভ

৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৮ সেপ্টেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৮ সেপ্টেম্বর)

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জকসু নির্বাচন ২৭ নভেম্বর
জকসু নির্বাচন ২৭ নভেম্বর

২২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

গাজা নিয়ে নিরাপত্তা পরিষদের ভোট, চাপের মুখে যুক্তরাষ্ট্র
গাজা নিয়ে নিরাপত্তা পরিষদের ভোট, চাপের মুখে যুক্তরাষ্ট্র

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নির্বাচনে ভোটারের আস্থা নিশ্চিত করা আমাদের অন্যতম দায়িত্ব : তারেক রহমান
নির্বাচনে ভোটারের আস্থা নিশ্চিত করা আমাদের অন্যতম দায়িত্ব : তারেক রহমান

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ব্রিটেনে ট্রাম্পকে রাজকীয় সংবর্ধনা
ব্রিটেনে ট্রাম্পকে রাজকীয় সংবর্ধনা

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাত কলেজ শিক্ষার্থীদের কঠোর আন্দোলনের হুঁশিয়ারি
সাত কলেজ শিক্ষার্থীদের কঠোর আন্দোলনের হুঁশিয়ারি

৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

যুক্তরাষ্ট্রে দ্বীপে চীনের ‘গুয়াম কিলার’ আতঙ্ক
যুক্তরাষ্ট্রে দ্বীপে চীনের ‘গুয়াম কিলার’ আতঙ্ক

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আবারও রিজার্ভ ৩১ বিলিয়ন ডলার ছাড়াল
আবারও রিজার্ভ ৩১ বিলিয়ন ডলার ছাড়াল

২২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

পাকা ফল থেকেই বিয়ারের সমান অ্যালকোহল খাচ্ছে শিম্পাঞ্জিরা: গবেষণা
পাকা ফল থেকেই বিয়ারের সমান অ্যালকোহল খাচ্ছে শিম্পাঞ্জিরা: গবেষণা

৪ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

স্কুল-কলেজের সভাপতির পদ নিয়ে নতুন নির্দেশনা
স্কুল-কলেজের সভাপতির পদ নিয়ে নতুন নির্দেশনা

৫৩ মিনিট আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
টার্গেট এখন বিএনপি মাইনাস
টার্গেট এখন বিএনপি মাইনাস

সম্পাদকীয়

বাংলাদেশ থেকে সস্তায় ইলিশ গেল ভারতে!
বাংলাদেশ থেকে সস্তায় ইলিশ গেল ভারতে!

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

আবার দখল সড়ক
আবার দখল সড়ক

রকমারি নগর পরিক্রমা

বিভাগের এক জেলায় পরীক্ষামূলক পিআর দিন
বিভাগের এক জেলায় পরীক্ষামূলক পিআর দিন

নগর জীবন

পলাতক মালিকদের সম্পত্তি বিক্রি হচ্ছে
পলাতক মালিকদের সম্পত্তি বিক্রি হচ্ছে

নগর জীবন

বিএনপির মনোনয়ন চান চারজন
বিএনপির মনোনয়ন চান চারজন

নগর জীবন

শহীদদের বিতর্কিত করার চেষ্টার অভিযোগে প্রথম আলোয় আগুন
শহীদদের বিতর্কিত করার চেষ্টার অভিযোগে প্রথম আলোয় আগুন

প্রথম পৃষ্ঠা

মাঠে বিএনপি-জামায়াতের সঙ্গে অন্যরা
মাঠে বিএনপি-জামায়াতের সঙ্গে অন্যরা

নগর জীবন

কিছু শক্তি নির্বাচন বিলম্ব করার চেষ্টায় : ড. ইউনূস
কিছু শক্তি নির্বাচন বিলম্ব করার চেষ্টায় : ড. ইউনূস

প্রথম পৃষ্ঠা

আমলাতন্ত্রে আটকা রোবোটিক সার্জারি
আমলাতন্ত্রে আটকা রোবোটিক সার্জারি

পেছনের পৃষ্ঠা

বাঁশ এখন বাণিজ্যিক চাষের উদ্ভিদ
বাঁশ এখন বাণিজ্যিক চাষের উদ্ভিদ

পেছনের পৃষ্ঠা

রংপুরে ভাঙন, সিলেটে পানি বিপৎসীমার ওপরে
রংপুরে ভাঙন, সিলেটে পানি বিপৎসীমার ওপরে

পেছনের পৃষ্ঠা

ইতিহাসে কোনো দিন এরকম কাজ হয়নি
ইতিহাসে কোনো দিন এরকম কাজ হয়নি

প্রথম পৃষ্ঠা

যেখানেই সাধন সেখানেই দুর্নীতি
যেখানেই সাধন সেখানেই দুর্নীতি

প্রথম পৃষ্ঠা

উদ্বোধনী দিনে মুখোমুখি কিংস-ফর্টিস
উদ্বোধনী দিনে মুখোমুখি কিংস-ফর্টিস

মাঠে ময়দানে

বিক্ষোভ অবরোধ ভোগান্তি
বিক্ষোভ অবরোধ ভোগান্তি

প্রথম পৃষ্ঠা

অভিন্ন দাবিতে জামায়াতসহ সাত দলের বিক্ষোভ আজ
অভিন্ন দাবিতে জামায়াতসহ সাত দলের বিক্ষোভ আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

চলতি মাসেই আবার যুগ্মসচিব পদোন্নতি
চলতি মাসেই আবার যুগ্মসচিব পদোন্নতি

পেছনের পৃষ্ঠা

ভারতে পালানোর সময় সাবেক এমপির পিএস গ্রেপ্তার
ভারতে পালানোর সময় সাবেক এমপির পিএস গ্রেপ্তার

নগর জীবন

সব প্রকল্পের টেন্ডার হবে অনলাইনে
সব প্রকল্পের টেন্ডার হবে অনলাইনে

প্রথম পৃষ্ঠা

দেশের প্রধান সমস্যা দুর্নীতি
দেশের প্রধান সমস্যা দুর্নীতি

নগর জীবন

ভোট দিতে পারবেন না শেখ হাসিনাসহ পরিবারের কেউ
ভোট দিতে পারবেন না শেখ হাসিনাসহ পরিবারের কেউ

প্রথম পৃষ্ঠা

রাজনৈতিক সংকটে যুক্তরাষ্ট্র
রাজনৈতিক সংকটে যুক্তরাষ্ট্র

পূর্ব-পশ্চিম

এলডিসি ইস্যুতে সময়সীমা বেঁধে দিয়ে জাতিসংঘের চিঠি
এলডিসি ইস্যুতে সময়সীমা বেঁধে দিয়ে জাতিসংঘের চিঠি

প্রথম পৃষ্ঠা

পিআর পদ্ধতি হবে ধ্বংসাত্মক
পিআর পদ্ধতি হবে ধ্বংসাত্মক

নগর জীবন

দুর্গাপূজা ঘিরে অপচেষ্টার বিরুদ্ধে সতর্ক থাকুন
দুর্গাপূজা ঘিরে অপচেষ্টার বিরুদ্ধে সতর্ক থাকুন

প্রথম পৃষ্ঠা

সাত কলেজ নিয়ে বিশ্ববিদ্যালয় হলে সংকুচিত হবে শিক্ষার সুযোগ
সাত কলেজ নিয়ে বিশ্ববিদ্যালয় হলে সংকুচিত হবে শিক্ষার সুযোগ

নগর জীবন

রোগীর মৃত্যু নিয়ে হাসপাতালে তুলকালাম
রোগীর মৃত্যু নিয়ে হাসপাতালে তুলকালাম

পেছনের পৃষ্ঠা

অচলাবস্থা সৃষ্টি করতে পিআর পদ্ধতির দাবি
অচলাবস্থা সৃষ্টি করতে পিআর পদ্ধতির দাবি

নগর জীবন