শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বুধবার, ১১ অক্টোবর, ২০১৭ আপডেট:

প র্য বে ক্ষ ণ

ডুব, বায়োপিক এবং অন্যান্য প্রসঙ্গ

মোস্তফা সরয়ার ফারুকী
Not defined
প্রিন্ট ভার্সন
ডুব, বায়োপিক এবং অন্যান্য প্রসঙ্গ

‘ভাই! ট্রেইলারে তো মিল পাওয়া যাচ্ছে আমাদের প্রিয় লেখকের সঙ্গে। তাহলে আপনারা “বায়োপিক নয়” বলছেন কেন?’ এ রকম কেউ কেউ বলার চেষ্টা করেছেন।

যাদের সারা দুনিয়ার সিনেমা বা ওয়ার্ল্ড অব ফিকশন সম্পর্কে কিছুটা ধারণা আছে, তারা অবশ্য পাল্টা যুক্তি দিয়ে বলছেন যে, এটা একটা অপ্রয়োজনীয় বিতর্ক।

এটা শুধু অপ্রয়োজনীয় নয়, বেশ বালকসুলভও বটে। যাই হোক, যেহেতু আলোচনাটা উঠেছে, উত্তর তো দিতেই হবে। প্রথমেই খুব মোটা দাগের কয়টা কথা বলি।

ধরা যাক, আমি বললাম এটা বায়োপিক। তাতে কী দাঁড়াবে? বাংলাদেশের অনেক মানুষের কাছে এর অর্থ দাঁড়াবে, যাহা দেখিব, সত্য দেখিব। সত্য বই মিথ্যা দেখিব না।

আমি ‘বাংলাদেশের অনেক মানুষ’ বললাম এ কারণে যে, বাকিরা জানেন পৃথিবীর অন্যান্য দেশে এমনকি বায়োপিক নাম দিয়েও জীবনের হুবহু সত্য দেখায় না। এ বিষয়ে একটু পরে আসছি।

তার আগে আসি বাংলাদেশ প্রসঙ্গে। তো যারা আমার কাছে আশা করছেন, আমি যেন এটাকে বায়োপিক ডাকি, তাদের উদ্দেশে আমি বললাম, ওকে যান এটা বায়োপিক।

এখন তাদের পরের কথাটা কী হবে?

‘ভাই! এটা কীভাবে বায়োপিক হইল? অমুক আপা তো তমুক আপার সঙ্গে এক স্কুলে পড়ে নাই। উনি তো এই রকম রাতের বেলা ওয়াল টপকাইয়া দেখা করে নাই। এটা তো এই রকমভাবে বাস্তবে হয় নাই, ওই রকমভাবে হয়েছিল। এইভাবে বিয়ে হয় নাই, ওইভাবে হয়েছিল।’

তো?

সেজন্যই তো আমরা এটাকে বায়োপিক বলছি না। বোঝা গেছে জিনিসটা?

কেবল এ রকম একটি-দুটি বিষয়ে নয়, অজস্র বিষয়ে আমি আমার কল্পনায় একটা ন্যারেটিভ খাড়া করেছি। যেটা তথ্যের সত্যের কোনো গ্যারান্টিই দেবে না। আমরা তো জানি আমরা সত্য হুবহু দেখাইনি। আমরা তো জানি আমরা ফিকশন বলছি। ডকুমেন্টেশন আমার কাজ নয়। ওটা ইতিহাস রচয়িতাদের কাজ।

সেখানেও কী বিপদ আছে দেখেন। কার ইতিহাস? প্রিয় লেখকের দ্বিতীয় বিয়ে, বিয়ে-পরবর্তী জীবন, অসুস্থতা, নিউইয়র্কের চিকিৎসাকালীন দিনগুলো, মৃত্যু, মৃত্যু-পরবর্তী দিনগুলো— এই মোটা দাগের অধ্যায়গুলোয় তার দ্বিতীয় স্ত্রী যে গান শোনাবেন তা কি প্রথম পরিবারের সঙ্গে একই সুরে বাজবে? বা ঘটনার অন্য পক্ষগুলোর সঙ্গে মিলবে? কোন ইতিহাস তাহলে রচিবেন ইতিহাসবিদ?

বা এমনকি ব্যক্তি নিজেও যদি লিখেন তা কতটা সত্যের নিশ্চয়তা দেয়? আমার জীবন নিয়ে যদি আমি লিখি তা তো শেষ পর্যন্ত আমার পার্সপেকটিভ। সেখানে সত্য কোনটা?

ফিকশন রাইটার তথ্যের সত্য খোঁজেন না। তিনি বাস্তবের রসদ নিয়ে এক কল্পনার জগৎ তৈরি করেন। এমনকি প্রিয় লেখক হুমায়ূন আহমেদও সারা জীবন এভাবেই কখনো নিজের বা কখনো অন্যের জীবন ছেনেই বের করেছেন গল্পের মধু। সেখানে তার প্রয়োজন পড়েনি সোর্স উল্লেখ করার। কেউ যদি মনে করেন সোর্স উল্লেখ করতে পারেন, আবার নাও করতে পারেন।

এমনকি যেখানে তিনি ইতিহাসের চরিত্রগুলোর নাম নিয়ে গল্প লিখেছেন ‘দেয়াল’, সেখানে কী হয়েছে? সেখানে কি তিনি সত্যের নিশ্চয়তা দিয়েছেন? বঙ্গবন্ধুর মৃত্যুর পর তোফায়েল আহমেদ ঝিমুচ্ছিলেন জাতীয় কিছু লিখেছেন উনি। এখন তোফায়েল সাহেব যদি বলেন, ‘প্রিয় হুমায়ূন! আপনি তো আমার নাম ব্যবহার করে মিথ্যা লিখেছেন, এটা প্রত্যাহার করুন।’ তখন কী করণীয় হবে?

বাস্তবে কিন্তু তাকে বলাও হয়েছিল কতগুলো অধ্যায়ের অথেনটিসিটির অভাবের বিষয়ে।

কিন্তু তিনি পরিষ্কার ফিকশন রাইটারের লিবার্টি চেয়েছেন, তাই ঐতিহাসিক নাম উল্লেখ করে ঐতিহাসিক ঘটনার ওপর লেখা উপন্যাসে নিজের মতো করে গল্প তৈরি করেছেন।

ফিকশন হচ্ছে বানোয়াট ন্যারেটিভ যা আপনাকে তথ্যের সত্যের নিশ্চয়তা দেবে না। দেবে রচয়িতার ইন্টারপ্রেটেশন।

যে রাবণ অন্যের কলমে অশুভশক্তি, মাইকেল মধুসূদন দত্তের কলমে তিনিই হয়ে ওঠেন নায়ক। আরও দশজনের কলমে ওই একই গল্প হয়ে যেতে পারে দশ রকম।

শুধু গল্পের দিকে না তাকিয়ে বাস্তবের দিকেই তাকাই একটু। বাস্তবে একই মানুষ সম্পর্কে দশজনের দশ রকম পারসেপশন দেখি না আমরা? একই লোক এর কাছে দয়ালু, আরেকজনের কাছে সুবিধাবাদী, আরেকজনের কাছে নির্বিবাদী হয় না? এই ভাবনা বা ব্যাখ্যা কি আমরা আটকাতে পারি?

তাহলে গল্পের কাল্পনিক জগতে হাজার রকম ইন্টারপ্রেটেশন আমরা আটকাব কীভাবে?

আমরা কি ভুলেই গেলাম গল্প তৈরি করা হয়, বানানো হয় রচয়িতার বয়ানে? হয়তো এই বানোয়াট গল্প আপনাকে জীবনের কোনো গভীরতর সত্যে পৌঁছাতে সাহায্য করলেও করতে পারে, কিন্তু তথ্যের সত্যের কোনো নিশ্চয়তাই সে আপনাকে দেবে না।

আমার ছবিও কোনো ‘তথ্যের সত্যে’র নিশ্চয়তা দেবে না। তবে কী দেবে? দিতে পারে জীবনের গভীর কোনো হাহাকারের খোঁজ, অনাদরে বেড়ে ওঠা কোনো আবেগের খোঁজ, অসহায় কোনো সত্যের খোঁজ যার বাড়ি তথ্যের সীমানার বাইরে।

এবার আসুন আলোচনা করি বায়োপিক নাম দিয়েও কীভাবে আপনাকে মিথ্যা তথ্য দেওয়া হয়। এর আগে মার্ক জুকারবার্গের জীবন নিয়ে বানানো দ্য সোশ্যাল নেটওয়ার্ক ছবি নিয়ে জুকারবার্গের প্রতিক্রিয়ার কথা লিখেছি অন্য এক লেখায়। যেখানে তিনি বলেছেন, ওই ছবিতে তার পোশাক ছাড়া আর কোনো কিছুই অথেনটিক নয়। কিন্তু এই ছবিটিই চিত্রনাট্যের জন্য অস্কার পেয়েছে। এ রকম উদাহরণ হাজার হাজার আছে। এতে কী বোঝা যায়? বোঝা যায়, গল্পের বৃক্ষ থেকে কেউ সত্য পাড়তে আসে না।

সাম্প্রতিক একটি আলোচিত উদাহরণ দিই। ফরাসি সিনেমায় প্রায় গডের মর্যাদায় অধিষ্ঠিত চলচ্চিত্রকার জঁ লুক গোদারকে নিয়ে একটি ছবি বানিয়েছেন অস্কারজয়ী মিশেল হাজানিভিচুস। ছবির নাম ‘দ্য রিডাউটেবল’। কান কমপিটিশনে প্রিমিয়ার হওয়া এই ছবি এ বছর এল গোনা ফিল্ম ফেস্টিভ্যালে অফিশিয়াল সিলেকশনে ছিল। ছবিটি আমার সেখানেই দেখার সুযোগ হয়েছে।

তো এ রকম প্রায় দেবতুল্য গোদারকে নিয়ে মিশেল কী বানালেন? একটি আধা হিউমারাস, আধা স্যাটায়ারিক্যাল, আধা ফ্যামিলি, আধা পলিটিক্যাল ড্রামা। এবং তাও সরাসরি গোদারের নাম ব্যবহার করে। ভিত্তি হিসেবে নিয়েছেন তার দ্বিতীয় স্ত্রী আনার স্মৃতিকথা, যা কিনা গোদার আবার এনডোর্স করেন না বলেই ফরাসিদের বিশ্বাস। এখন এই ছবি বানাতে গিয়ে মিশেল কী করলেন, তিনি আনাকেও হুবহু কপি করতে চাইলেন না। কারণ তিনি বিশ্বাস করেন গোদার অনেক জন। একজন গোদার আছেন যাকে গোদার নিজে বানিয়েছেন। আরেক গোদার নির্মিত হয়েছেন তার সাবেক স্ত্রী আনার বয়ানে। আর মিশেল আবিষ্কার করতে চেয়েছেন আরেক গোদার, তার নিজস্ব গোদার। গোদার এখনো জীবিত। সুইজারল্যান্ডের নিভৃত গ্রামে থাকেন। ফরাসিদের মতে, গোদার এই ছবিকে ভালোভাবে নেওয়ার প্রশ্নই আসে না। এমনকি যারা গোদারকে কাছ থেকে চিনতেন, তারা ছবি দেখার পর থেকেই বিরক্ত কারণ গোদার নাকি মোটেও এ রকম ছিলেন না।

কিন্তু পৃথিবীর ইতিহাসে এই গোদার থেকে যাবেন মিশেলের ভাষ্য হিসেবে, সত্য-মিথ্যার তোয়াক্কা না করেই। কারণ এটা গল্প, এটা শিল্পীর বানোয়াট ভাষ্য।

আমাদের গল্পে আমরা এসবের ধারেকাছেও যাইনি, নামও ব্যবহার করিনি, বায়োপিক তো বহু দূরের কথা। আমরা বাস্তব থেকে অনুপ্রেরণা নিয়েছি, বাস্তবের পুনর্নির্মাণ করিনি।

এটা নিয়ে যদি তার দ্বিতীয় স্ত্রীর ভয় থাকে, সেটা একান্তই তার সমস্যা। ফিকশন নির্মাতা তার প্রতি কেবল সহানুভূতিই জারি রাখতে পারেন, আর কিছু করা আসলে তার পক্ষে সম্ভব নয়। কারণ কারও সাম্রাজ্য রক্ষা বা ধ্বংস করা কোনোটাই ফিকশন নির্মাতার কাজ নয়, অভিপ্রায়ও নয়।

এই বিভাগের আরও খবর
ছুটির ঘোষণা
ছুটির ঘোষণা
পুলিশকে জনবান্ধব করতে সংস্কারের বিকল্প নেই
পুলিশকে জনবান্ধব করতে সংস্কারের বিকল্প নেই
দেড় বছরে ১ লাখ ১৮ হাজার রোহিঙ্গা পালিয়ে এসেছে
দেড় বছরে ১ লাখ ১৮ হাজার রোহিঙ্গা পালিয়ে এসেছে
এখনো মর্গে নামপরিচয়হীন ছয় শহীদ
এখনো মর্গে নামপরিচয়হীন ছয় শহীদ
যে প্রক্রিয়ায় ক্ষমা করতে পারবেন রাষ্ট্রপতি
যে প্রক্রিয়ায় ক্ষমা করতে পারবেন রাষ্ট্রপতি
বরদাশত নয় ইসলামবিরোধী কার্যকলাপ
বরদাশত নয় ইসলামবিরোধী কার্যকলাপ
মব সন্ত্রাস কোনোভাবেই গ্রহণযোগ্য নয়
মব সন্ত্রাস কোনোভাবেই গ্রহণযোগ্য নয়
ইরানের সঙ্গে দ্রুত আলোচনা চাই
ইরানের সঙ্গে দ্রুত আলোচনা চাই
১৬৭ স্থানে সমাবেশ ট্রাম্পের বিরুদ্ধে
১৬৭ স্থানে সমাবেশ ট্রাম্পের বিরুদ্ধে
বাংলা ব্লকেডের ঘোষণা
বাংলা ব্লকেডের ঘোষণা
এবার যেনতেন নির্বাচন মেনে নেওয়া হবে না
এবার যেনতেন নির্বাচন মেনে নেওয়া হবে না
আজ পবিত্র আশুরা
আজ পবিত্র আশুরা
সর্বশেষ খবর
মাস্কের নতুন দলকে ‘হাস্যকর’ বললেন ট্রাম্প
মাস্কের নতুন দলকে ‘হাস্যকর’ বললেন ট্রাম্প

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজায় ইসরায়েলি হামলায় নিহত ৮২
গাজায় ইসরায়েলি হামলায় নিহত ৮২

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইয়েমেনের বিভিন্ন স্থাপনায় ইসরায়েলের ২০ হামলা
ইয়েমেনের বিভিন্ন স্থাপনায় ইসরায়েলের ২০ হামলা

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাঁচ তুর্কি সেনা নিহত
পাঁচ তুর্কি সেনা নিহত

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এবারের ব্রিকস সম্মেলনে নেই জিনপিং, পুতিন ভার্চুয়ালে
এবারের ব্রিকস সম্মেলনে নেই জিনপিং, পুতিন ভার্চুয়ালে

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রত্যাশার চেয়েও দ্রুতগতিতে কেন গলছে হিমালয়ের হিমবাহ?
প্রত্যাশার চেয়েও দ্রুতগতিতে কেন গলছে হিমালয়ের হিমবাহ?

৫ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

টেক্সাসে বন্যায় মৃতের সংখ্যা বেড়ে ৬৮
টেক্সাসে বন্যায় মৃতের সংখ্যা বেড়ে ৬৮

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অর্থনীতি চাঙা করতে নাগরিকদের প্রণোদনা দিচ্ছে দক্ষিণ কোরিয়া
অর্থনীতি চাঙা করতে নাগরিকদের প্রণোদনা দিচ্ছে দক্ষিণ কোরিয়া

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘ধামাকা শপিং’য়ের চেয়ারম্যান এম আলী কারাগারে
‘ধামাকা শপিং’য়ের চেয়ারম্যান এম আলী কারাগারে

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সুষ্ঠু নির্বাচনের মাধ্যমে সরকার গঠনের জন্য আমরা রক্ত দিয়েছি : ফারুক
সুষ্ঠু নির্বাচনের মাধ্যমে সরকার গঠনের জন্য আমরা রক্ত দিয়েছি : ফারুক

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

৩৫০০ বছরের পুরনো শহরের সন্ধান পেলেন প্রত্নতাত্ত্বিকরা
৩৫০০ বছরের পুরনো শহরের সন্ধান পেলেন প্রত্নতাত্ত্বিকরা

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এজবাস্টনে জয় তুলে নিয়ে সিরিজে সমতায় ফিরল ভারত
এজবাস্টনে জয় তুলে নিয়ে সিরিজে সমতায় ফিরল ভারত

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সাউথ এশিয়ান কারাতে চ্যাম্পিয়নশিপে তাইমের স্বর্ণ জয়
সাউথ এশিয়ান কারাতে চ্যাম্পিয়নশিপে তাইমের স্বর্ণ জয়

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ক্ষেপণাস্ত্র হামলার পর ইসরায়েরি বিমানবন্দরে ফ্লাইট বাতিল
ক্ষেপণাস্ত্র হামলার পর ইসরায়েরি বিমানবন্দরে ফ্লাইট বাতিল

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফেসবুকে ‘মরা ছাড়া কোনো গতি নেই’ লিখে যুবকের আত্মহত্যা
ফেসবুকে ‘মরা ছাড়া কোনো গতি নেই’ লিখে যুবকের আত্মহত্যা

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গ্লোবাল সুপার লিগে দল পেলেন সাকিব
গ্লোবাল সুপার লিগে দল পেলেন সাকিব

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

‘একটি পক্ষ দেশে বিশৃঙ্খলা সৃষ্টির চেষ্টা করছে’
‘একটি পক্ষ দেশে বিশৃঙ্খলা সৃষ্টির চেষ্টা করছে’

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মাহমুদুর রহমানের মায়ের মৃত্যুতে তারেক রহমানের শোক
মাহমুদুর রহমানের মায়ের মৃত্যুতে তারেক রহমানের শোক

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পাকিস্তানের সঙ্গে সংঘাতে ভারতের ২৫০ সেনা নিহত, দাবি সামা টিভির
পাকিস্তানের সঙ্গে সংঘাতে ভারতের ২৫০ সেনা নিহত, দাবি সামা টিভির

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গলাচিপায় শিক্ষার্থীদের নিয়ে প্রাথমিক চিকিৎসা বিষয়ক কর্মশালা
গলাচিপায় শিক্ষার্থীদের নিয়ে প্রাথমিক চিকিৎসা বিষয়ক কর্মশালা

৮ ঘণ্টা আগে | হেলথ কর্নার

নোয়াখালীতে বিএনপির বিক্ষোভ সমাবেশ
নোয়াখালীতে বিএনপির বিক্ষোভ সমাবেশ

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আমরা জুলাই সনদ ও ঘোষণাপত্র আদায় করে ছাড়ব : নাহিদ
আমরা জুলাই সনদ ও ঘোষণাপত্র আদায় করে ছাড়ব : নাহিদ

৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

অটোরিকশার ধাক্কায় মোটরসাইকেল আরোহীর মৃত্যু
অটোরিকশার ধাক্কায় মোটরসাইকেল আরোহীর মৃত্যু

৯ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

সাংবাদিকদের হুমকি দিলেন হাসনাত আব্দুল্লাহ
সাংবাদিকদের হুমকি দিলেন হাসনাত আব্দুল্লাহ

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জার্মানির বার্লিনে একক নৃত্যানুষ্ঠান
জার্মানির বার্লিনে একক নৃত্যানুষ্ঠান

৯ ঘণ্টা আগে | পরবাস

করাচিতে ভবন ধসে নিহত ২৭, শেষ হয়েছে উদ্ধার অভিযান
করাচিতে ভবন ধসে নিহত ২৭, শেষ হয়েছে উদ্ধার অভিযান

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকা পেঁপে খাওয়ার উপকারিতা
পাকা পেঁপে খাওয়ার উপকারিতা

৯ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

ঢাবি ক্যাম্পাসের দেয়ালজুড়ে ‌‘রহস্যময়’ গ্রাফিতি, পেছনের কাহিনী জানা গেল
ঢাবি ক্যাম্পাসের দেয়ালজুড়ে ‌‘রহস্যময়’ গ্রাফিতি, পেছনের কাহিনী জানা গেল

৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

একটি মহল বিএনপিকে নিয়ে অপপ্রচার করছে : প্রিন্স
একটি মহল বিএনপিকে নিয়ে অপপ্রচার করছে : প্রিন্স

৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ট্রাম্পের শুল্ক হুমকিতে ‘সহজে আপস নয়’ : জাপানের প্রধানমন্ত্রী
ট্রাম্পের শুল্ক হুমকিতে ‘সহজে আপস নয়’ : জাপানের প্রধানমন্ত্রী

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
রাজনীতিতে আত্মপ্রকাশ করলেন ইলন মাস্ক, দলের নাম ‘আমেরিকা পার্টি’
রাজনীতিতে আত্মপ্রকাশ করলেন ইলন মাস্ক, দলের নাম ‘আমেরিকা পার্টি’

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

স্ত্রীর সঙ্গে দ্বন্দ্ব, নিজের মুখপাত্রকে বরখাস্ত করলেন নেতানিয়াহু
স্ত্রীর সঙ্গে দ্বন্দ্ব, নিজের মুখপাত্রকে বরখাস্ত করলেন নেতানিয়াহু

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১০ম গ্রেডে উন্নীত হচ্ছেন প্রাথমিকের ৩০ হাজার প্রধান শিক্ষক
১০ম গ্রেডে উন্নীত হচ্ছেন প্রাথমিকের ৩০ হাজার প্রধান শিক্ষক

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েলে ব্যালিস্টিক ক্ষেপণাস্ত্র হামলা
ইসরায়েলে ব্যালিস্টিক ক্ষেপণাস্ত্র হামলা

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাঁচ সামরিক স্থাপনায় ক্ষয়ক্ষতির তথ্য গোপন করেছে ইসরায়েল: রিপোর্ট
পাঁচ সামরিক স্থাপনায় ক্ষয়ক্ষতির তথ্য গোপন করেছে ইসরায়েল: রিপোর্ট

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাংবাদিকদের হুমকি দিলেন হাসনাত আব্দুল্লাহ
সাংবাদিকদের হুমকি দিলেন হাসনাত আব্দুল্লাহ

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

হাসারাঙ্গার বিশ্বরেকর্ড
হাসারাঙ্গার বিশ্বরেকর্ড

১৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

একটি মহল বিএনপিকে সংস্কারবিরোধী দেখানোর অপচেষ্টা করছে : মির্জা ফখরুল
একটি মহল বিএনপিকে সংস্কারবিরোধী দেখানোর অপচেষ্টা করছে : মির্জা ফখরুল

১৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ট্রাম্পের গলফ ক্লাবের আকাশসীমা লঙ্ঘন, যুদ্ধবিমান দিয়ে তাড়া
ট্রাম্পের গলফ ক্লাবের আকাশসীমা লঙ্ঘন, যুদ্ধবিমান দিয়ে তাড়া

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শ্রীলঙ্কাকে হারিয়ে ওয়ানডে র‍্যাঙ্কিংয়ে বাংলাদেশের উন্নতি
শ্রীলঙ্কাকে হারিয়ে ওয়ানডে র‍্যাঙ্কিংয়ে বাংলাদেশের উন্নতি

১২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

'পিআর নিয়ে ঐকমত্য কমিশনে আনুষ্ঠানিক আলোচনা শুরুই হয়নি'
'পিআর নিয়ে ঐকমত্য কমিশনে আনুষ্ঠানিক আলোচনা শুরুই হয়নি'

১৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

যুদ্ধের পর প্রথমবার প্রকাশ্যে খামেনি
যুদ্ধের পর প্রথমবার প্রকাশ্যে খামেনি

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঢাবি ক্যাম্পাসের দেয়ালজুড়ে ‌‘রহস্যময়’ গ্রাফিতি, পেছনের কাহিনী জানা গেল
ঢাবি ক্যাম্পাসের দেয়ালজুড়ে ‌‘রহস্যময়’ গ্রাফিতি, পেছনের কাহিনী জানা গেল

৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ধর্ষণের শিকার হয়ে বিষ পান করা সেই কিশোরীকে বাঁচানো গেল না
ধর্ষণের শিকার হয়ে বিষ পান করা সেই কিশোরীকে বাঁচানো গেল না

১৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ক্লাব বিশ্বকাপে গোল্ডেন বুট জয়ের দৌড়ে যারা এগিয়ে
ক্লাব বিশ্বকাপে গোল্ডেন বুট জয়ের দৌড়ে যারা এগিয়ে

১৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

এআই দিয়ে তৈরি ভিডিও কীভাবে চিনবেন?
এআই দিয়ে তৈরি ভিডিও কীভাবে চিনবেন?

১৯ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

ভারতের বিমানবন্দরে আটকে থাকা ব্রিটিশ যুদ্ধবিমান সরিয়ে নেওয়া হচ্ছে
ভারতের বিমানবন্দরে আটকে থাকা ব্রিটিশ যুদ্ধবিমান সরিয়ে নেওয়া হচ্ছে

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

লাগামহীন লুটপাট আওয়ামী লীগ আমলের বড় নির্দেশক : উপদেষ্টা আসিফ
লাগামহীন লুটপাট আওয়ামী লীগ আমলের বড় নির্দেশক : উপদেষ্টা আসিফ

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ক্ষেপণাস্ত্র হামলার পর ইসরায়েরি বিমানবন্দরে ফ্লাইট বাতিল
ক্ষেপণাস্ত্র হামলার পর ইসরায়েরি বিমানবন্দরে ফ্লাইট বাতিল

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যেসব অপরাধে ৪ বছর পরীক্ষা দিতে পারবেন না শিক্ষার্থীরা
যেসব অপরাধে ৪ বছর পরীক্ষা দিতে পারবেন না শিক্ষার্থীরা

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চট্টগ্রামে বৈষম্যবিরোধী ছাত্রনেতার দুই কোটি টাকা চাঁদা দাবি
চট্টগ্রামে বৈষম্যবিরোধী ছাত্রনেতার দুই কোটি টাকা চাঁদা দাবি

২০ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

রাজধানীতে স্বামী-স্ত্রী পরিচয়ে বাসা ভাড়া নিয়ে তরুণীকে শ্বাসরোধে হত্যা
রাজধানীতে স্বামী-স্ত্রী পরিচয়ে বাসা ভাড়া নিয়ে তরুণীকে শ্বাসরোধে হত্যা

১৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

পাকিস্তানের সঙ্গে সংঘাতে ভারতের ২৫০ সেনা নিহত, দাবি সামা টিভির
পাকিস্তানের সঙ্গে সংঘাতে ভারতের ২৫০ সেনা নিহত, দাবি সামা টিভির

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নির্বাচনের কী দোষ হলো যে পেছাতে হবে, প্রশ্ন রিজভীর
নির্বাচনের কী দোষ হলো যে পেছাতে হবে, প্রশ্ন রিজভীর

১২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বন্ধুত্ব থেকে প্রেমের সফল পরিণতি
বন্ধুত্ব থেকে প্রেমের সফল পরিণতি

১১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

পিআর পদ্ধতি থাকা দেশগুলোতে স্থিতিশীল সরকার নেই : আলাল
পিআর পদ্ধতি থাকা দেশগুলোতে স্থিতিশীল সরকার নেই : আলাল

১৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৬ জুলাই)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৬ জুলাই)

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মেসির জোড়া গোলে দাপুটে জয় মায়ামির
মেসির জোড়া গোলে দাপুটে জয় মায়ামির

১৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

২৫ বছর পর পাকিস্তানে কার্যক্রম বন্ধ করলো মাইক্রোসফট
২৫ বছর পর পাকিস্তানে কার্যক্রম বন্ধ করলো মাইক্রোসফট

২১ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

আবারও ইয়েমেনি ক্ষেপণাস্ত্র হামলায় বন্ধ ইসরায়েলি বিমানবন্দর
আবারও ইয়েমেনি ক্ষেপণাস্ত্র হামলায় বন্ধ ইসরায়েলি বিমানবন্দর

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক