শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শুক্রবার, ১৩ অক্টোবর, ২০১৭ আপডেট:

গোয়েন্দা কাহিনী ৪২

সিগারেটের শেষাংশে শুরু খুনের তদন্ত

মির্জা মেহেদী তমাল
প্রিন্ট ভার্সন
সিগারেটের শেষাংশে শুরু খুনের তদন্ত

ছোট একটি রুম। সিলিংয়ের মাঝ বরাবর থেকে একটি মোটা বৈদ্যুতিক তার নিচে নেমে এসেছে। ২০০ পাওয়ারের বাল্ব ঝুলছে। বাল্বের ওপর একটি শেড। তার নিচে একটি চেয়ার। তাতে বসা এক যুবক। আলোর পুরোটাই পড়ছে যুবকটির ওপর। দর দর করে ঘামছিল। দুই হাতে হ্যান্ডকাফ। চোখ বাঁধা। যুবকটির উল্টো দিকের চেয়ারটায় পুলিশের এক কর্মকর্তা। পেছনে দাঁড়িয়ে আছেন আরও দুই পুলিশ সদস্য। ‘বল সত্য কথা। নইলে তোর আজ খবর আছে।’ চেয়ারে বসা কর্মকর্তাটি যুবকটির উদ্দেশে বলছেন। ‘স্যার, আমি কিছু জানি না। আমারে কেন ধইরা আনছেন। আমারে এক গ্লাস পানি দেন’—যুবকটি বলে। পুলিশ কর্মকর্তা এবার বলে, ‘তোকে সব দিব। পানি, চা, বিস্কুট। সব। কিন্তু সত্য বলবি।’ পুলিশ কর্মকর্তার নির্দেশে যুবকটির চোখ খুলে দেওয়া হয়। আরও একটি খালি চেয়ার যুবকটির পাশে এনে রাখা হয়। ফাঁকা চেয়ারে এক গ্লাস পানি, চা আর বিস্কুট। পুলিশ কর্মকর্তার হাতেও এক কাপ চা। তিনি চায়ের কাপে চুমুক দিচ্ছেন, আর জেরা করছেন। ‘নে চা খা। তোকে ভালোবেসে বিস্কুটও দিলাম। চায়ের সঙ্গে চুবিয়ে চুবিয়ে খেয়ে নে। কিন্তু সত্য তোকে বলতেই হবে। আর যদি সত্য না বলিস, আমি চলে যাব। আমার পেছনে যারা দাঁড়িয়ে আছে, ওরা চলে আসবে সামনে। তখন কিন্তু তোকেই ওরা বিস্কুট বানিয়ে চায়ের মধ্যে ডুবিয়ে রাখবে। আর জানিস তো, তখন তোর অবস্থা কী হবে? এই দেখ আমার দিকে।’ যুবকটি মাথা উঁচু করে তাকায় পুলিশ কর্মকর্তার দিকে। পুলিশ কর্মকর্তাটি চায়ে বিস্কুট ভিজিয়ে যখন মুখে দিতে যাবেন, তখনই বিস্কুটটির ভেজা অংশ ভেঙে নিচে পড়ে যায়। তার হাতে থাকে অর্ধেক বিস্কুট। অর্ধেক বিস্কুট যুবকটিকে দেখিয়ে পুলিশের ওই কর্মকর্তা বলেন, বুঝেছিস কিছু? তোর অবস্থাও হবে এই বিস্কুটের মতো। এখন বল, তুই বিস্কুট খাবি নাকি, বিস্কুট হবি? তোর ওপর নির্ভর করে’ পুলিশ কর্মকর্তার এমন কথা শুনে কেঁপে ওঠে যুবকটি। হাউমাউ করে কাঁদতে থাকে। বলতে থাকে, ‘স্যার কমু, সব কমু। আমারে কিছু কইরেন না।’ খুলনার লবণচরা থানার হযরত বুড়ো মৌলভী (রহ.) দরগা এলাকার বাসিন্দা বৃদ্ধ ইলিয়াস চৌধুরী (৭০) এবং তার মেয়ে ব্যাংক কর্মকর্তা পারভীন সুলতানা (২৫) খুনের ঘটনায় গ্রেফতার অন্যতম আসামি লিটনের কাছ থেকে পুলিশ এভাবেই নানা কৌশলে তথ্য আদায় করে। ২০১৫ সালের ১৯ সেপ্টেম্বর রাতে ‘ঢাকাইয়া হাউস’ বাড়ির সেপটিক ট্যাংকি থেকে বাবা-মেয়ের লাশ উদ্ধার করে পুলিশ। ক্লু লেস এই খুনের ঘটনাটি ডাকাতির ঘটনা বলেই মনে করা হচ্ছিল। কিন্তু পুলিশ ওই ঘরে পাওয়া কয়েকটি সিগারেটের শেষাংশ আলামত হিসেবে খুঁজে পায়। সিগারেটের সেই শেষাংশ থেকেই পুলিশ তদন্ত শুরু করে। পরবর্তীতে সেই সিগারেটের সূত্র ধরেই খুনিকে শনাক্ত করে। খুনের রহস্য উদঘাটন হয়। পুলিশ জানতে পারে, এটি ছিল পরিকল্পিত হত্যাকাণ্ড। বখাটে কয়েক যুবকের কাজ। অফিসগামী পারভীন সুলতানার ওড়না ধরে যখন টান দিয়েছিল বখাটে লিটন, তখন পারভীন তার হাতে থাকা টিফিন ক্যারিয়ার দিয়ে তাকে আঘাত করে। এই অপমানের প্রতিশোধ নিতেই বাবাকে হত্যার পর পারভীনকে ধর্ষণের পর খুন করে। বাসা থেকে লুটে নিয়ে যায় মালামাল। চাঞ্চল্য সৃষ্টিকারী এই বাবা-মেয়ে খুনের ঘটনায় জড়িত আরও দুই ব্যক্তি এখনো পুলিশের হাতে ধরা পড়েনি। তবে তিনজন এখন জেলে রয়েছে। খুনের ঘটনার পর খুলনাসহ সারা দেশে চাঞ্চল্য সৃষ্টি করে। পুলিশ ঘটনাস্থল দেখে অনুমান করে, ঘটনাটি ডাকাতির। কারণ ওই বাসার আলমারি ভেঙে নিয়ে যাওয়া হয়েছে নগদ টাকা ও স্বর্ণালঙ্কার। ডাকাতরাই এ সময় বাবাকে হত্যা ও মেয়েকে ধর্ষণের পর হত্যা করে বলে পুলিশ ধারণা করে। কিন্তু তদন্ত করতে যেয়ে পুলিশ খুঁজে পায় ভিন্ন ঘটনা। এটি ডাকাতির ঘটনা নয়, পূর্বপরিকল্পিত হত্যাকাণ্ড। যা খুনিরা স্বীকার করে।

জোড়া হত্যা মামলার তদন্ত সংশ্লিষ্টরা খুলনার নগরীর লবণচরা থানার এসআই কাজী বাবুল হোসেন জানান, বিভিন্ন সোর্সের মাধ্যমে তথ্য নিয়ে ঘটনার চার দিন পর নগরীর বুড়ো মৌলভীর (রহ.) মাজার এলাকা থেকে মো. লিটনকে (২৮) গ্রেফতার করা হয়। সে ওই এলাকার আবুল কালামের ছেলে। এরপর থানায় রেখে ব্যাপক জিজ্ঞাসাবাদে সে ঘটনার সঙ্গে জড়িত থাকার কথা স্বীকার করে। পরে আদালতে ১৬৪ ধারার জবানবন্দি প্রদান করে।

জেরার মুখে লিটন জানায়, ‘পারভীনরে আমার ভালো লাগত। রাস্তায় দাঁড়ায়া থাকতাম। একদিন হের ওড়না ধইরা টান দিছিলাম। কিন্তু এতোগুলা মানুষের সামনে আমারে টিফিন ক্যারিয়ার দিয়া বাড়ি মারে। হেইদিনই আমি চিন্তা করছি, ওরে দুনিয়াতে রাখুম না। প্রতিশোধ নিতে আমার মাথা খারাপ হইয়া যায়। আমার চার বন্ধুরে নিয়া মোট পাঁচজন গত ১৯ সেপ্টেম্বর বিকাল ৪টার দিকে মই দিয়ে দেয়াল টপকাই। ভিতরে ঢুইকাই দেখি ঘরের দরজা খোলা। আমরা ঢুইকা যাই। পারভীনের বাবা আছিল। সে আগায়া আসলে তারে গলা টিপা হত্যা করি। পাশের ঘর থিকা দৌড়াইয়া আসে পারভীন। তারে আটকায়া ফেলি। রুমে নিয়ে আমরা তার ইজ্জত নেই। পরে গলাটিপা খুন করি তারেও। রাত পর্যন্ত আছিলাম। কিন্তু দুইটা লাশ লুকামু কই? চিন্তা করতে থাকি। পরে দুজনের লাশ টাইনা নিয়া সেপটিক ট্যাংকির ভিতর ফালাইয়া দেই। পরে পাঁচজনই ওই বাসার দেয়াল টপকায়া বাইর হইয়া যাই। আমার লগেরগুলা ভাইগা গেলেও আমি যাই নাই। ভাইগা গেলে সন্দেহ আমসার উপর আইতে পারে। এই জন্যে ভাগি নাই।’ জবানবন্দিতে পরিকল্পনাকারী ও খুনিদের নাম বেরিয়ে এলেও পুলিশ লিটন, সাঈদ ও পিটিল ছাড়া বাকি দুজন শরিফুল ও পলাশকে গ্রেফতার করতে পারেনি। পুলিশ সূত্র জানায়, তদন্ত করতে যেয়ে খুনি শনাক্ত করাটা দুরূহ হয়ে উঠেছিল। ডাকাত দলের খোঁজখবর নিতে সোর্স নিয়োগ করা হয়। কিন্তু সোর্সরা ডাকাতদের বিষয়ে খোঁজখবর নিয়ে কিছুই পাচ্ছিল না। বিশ্বস্ত এক সোর্সকে সিগারেটের শেষাংশ উদ্ধারের কথা বলেন পুলিশ কর্মকর্তা। তাকে দেখিয়ে বলেন, দেখিস এই ব্র্যান্ডের সিগারেট কেউ খায় কিনা। যারা অপরাধের সঙ্গে যুক্ত রয়েছে। সিগারেটের টুকরা দেখেই সেই সোর্সের চেহারার পরিবর্তন ঘটে। জানায়, স্যার এই সিগারেট তো একজনে খায়। আবার একটু চেক কইরা দেইখা জানামু।’ পুলিশ কর্মকর্তা তাকে তারাতারি খোঁজ নিতে বলে। বিকালেই সেই সোর্স জানায়, ‘স্যার, হ্যাঁ পাইছি’। অবশেষে উদ্ধার হওয়া সিগারেটের শেষাংশই হয়ে উঠল চাঞ্চল্যকর জোড়া খুনের তদন্তের শুরু। গ্রেফতার হয় খুনি লিটনসহ তিনজন।

এই বিভাগের আরও খবর
নৃত্যশিল্পীকে মারধর করে মুখে কালি মাখাল দুর্বৃত্তরা
নৃত্যশিল্পীকে মারধর করে মুখে কালি মাখাল দুর্বৃত্তরা
ছাত্রদের যৌন হয়রানি, ঢাবি শিক্ষক গ্রেপ্তার
ছাত্রদের যৌন হয়রানি, ঢাবি শিক্ষক গ্রেপ্তার
তৃতীয় দিনেই টেস্ট জয়
তৃতীয় দিনেই টেস্ট জয়
নির্বাচন হতে হবে ফেব্রুয়ারিতেই
নির্বাচন হতে হবে ফেব্রুয়ারিতেই
জুলাই সনদ নিয়ে সংশয় কেটে গেছে
জুলাই সনদ নিয়ে সংশয় কেটে গেছে
সনদ বাস্তবায়ন না হলে নির্বাচন অবৈধ
সনদ বাস্তবায়ন না হলে নির্বাচন অবৈধ
তারেক রহমানের হাত ধরে কাজ করে যাব
তারেক রহমানের হাত ধরে কাজ করে যাব
ভারত সফরে যাচ্ছেন নিরাপত্তা উপদেষ্টা
ভারত সফরে যাচ্ছেন নিরাপত্তা উপদেষ্টা
আগামী নির্বাচনে আওয়ামী লীগ অংশ নিতে পারবে না
আগামী নির্বাচনে আওয়ামী লীগ অংশ নিতে পারবে না
গুঁড়িয়ে দেওয়া হলো উমরের বাড়ি
গুঁড়িয়ে দেওয়া হলো উমরের বাড়ি
আগুন জুলাই শহীদ স্মৃতিস্তম্ভ ও রেললাইনে
আগুন জুলাই শহীদ স্মৃতিস্তম্ভ ও রেললাইনে
সর্বোচ্চ সতর্ক আইনশৃঙ্খলা বাহিনী
সর্বোচ্চ সতর্ক আইনশৃঙ্খলা বাহিনী
সর্বশেষ খবর
মোটরসাইকেলের ধাক্কায় প্রাণ গেল ২ মাদ্রাসা শিক্ষার্থীর
মোটরসাইকেলের ধাক্কায় প্রাণ গেল ২ মাদ্রাসা শিক্ষার্থীর

এই মাত্র | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

জম্মু–কাশ্মিরে থানায় ভয়াবহ বিস্ফোরণ, নিহত ৯
জম্মু–কাশ্মিরে থানায় ভয়াবহ বিস্ফোরণ, নিহত ৯

৪৭ সেকেন্ড আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তেল ট্যাংকার জব্দ করল ইরান, যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে উত্তেজনার শঙ্কা
তেল ট্যাংকার জব্দ করল ইরান, যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে উত্তেজনার শঙ্কা

৬ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিহারের পর এবার পশ্চিমবঙ্গ থেকেও জঙ্গলরাজ খতম করব: নরেন্দ্র মোদী
বিহারের পর এবার পশ্চিমবঙ্গ থেকেও জঙ্গলরাজ খতম করব: নরেন্দ্র মোদী

১৩ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

লেবাননের ভেতরে দেয়াল নির্মাণ করেছে ইসরায়েল: জাতিসংঘ শান্তিরক্ষী বাহিনী
লেবাননের ভেতরে দেয়াল নির্মাণ করেছে ইসরায়েল: জাতিসংঘ শান্তিরক্ষী বাহিনী

১৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৫ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৫ নভেম্বর)

২৩ মিনিট আগে | জাতীয়

আজ টানা ১০ ঘণ্টা বিদ্যুৎ থাকবে না যেসব এলাকায়
আজ টানা ১০ ঘণ্টা বিদ্যুৎ থাকবে না যেসব এলাকায়

৩০ মিনিট আগে | চায়ের দেশ

ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে ‘তারুণ্যের উৎসব’ রবিবার
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে ‘তারুণ্যের উৎসব’ রবিবার

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

১০ সুন্নতে স্বাস্থ্য সুরক্ষা
১০ সুন্নতে স্বাস্থ্য সুরক্ষা

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

ত্বকের উজ্জ্বলতায়
ত্বকের উজ্জ্বলতায়

২ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

প্রখ্যাত মার্কিন কোচ জন বিমকে গুলি করে হত্যা
প্রখ্যাত মার্কিন কোচ জন বিমকে গুলি করে হত্যা

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ফাহাদ-নীড়দের জন্য গ্র্যান্ডমাস্টার টুর্নামেন্ট
ফাহাদ-নীড়দের জন্য গ্র্যান্ডমাস্টার টুর্নামেন্ট

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ডেভিস কাপ টেনিসে ভালো ফলের প্রত্যাশা বাংলাদেশের
ডেভিস কাপ টেনিসে ভালো ফলের প্রত্যাশা বাংলাদেশের

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ঢাকা কেন্দ্রীয় কারাগারে কয়েদির মৃত্যু
ঢাকা কেন্দ্রীয় কারাগারে কয়েদির মৃত্যু

৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

পরীক্ষার্থীদের জন্য নীরব পরিবেশ নিশ্চিতে সব ফ্লাইট বন্ধ রাখল দক্ষিণ কোরিয়া
পরীক্ষার্থীদের জন্য নীরব পরিবেশ নিশ্চিতে সব ফ্লাইট বন্ধ রাখল দক্ষিণ কোরিয়া

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মেসিময় ম্যাচে অ্যাঙ্গোলাকে হারাল বিশ্বচ্যাম্পিয়ন আর্জেন্টিনা
মেসিময় ম্যাচে অ্যাঙ্গোলাকে হারাল বিশ্বচ্যাম্পিয়ন আর্জেন্টিনা

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আল্লাহ ছাড়া কারও সৃষ্টির ক্ষমতা নেই
আল্লাহ ছাড়া কারও সৃষ্টির ক্ষমতা নেই

৭ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

প্রকৃতির সঙ্গে কী সম্পর্ক চাই
প্রকৃতির সঙ্গে কী সম্পর্ক চাই

৭ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

বলিউডের বর্ষীয়ান অভিনেত্রী কামিনী কৌশলের মৃত্যু
বলিউডের বর্ষীয়ান অভিনেত্রী কামিনী কৌশলের মৃত্যু

৮ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

খিলগাঁওয়ে কলেজ শিক্ষার্থীর আত্মহত্যা
খিলগাঁওয়ে কলেজ শিক্ষার্থীর আত্মহত্যা

৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ফিলিস্তিন রাষ্ট্রদূতের নৈশভোজে বিএনপি নেতাদের অংশগ্রহণ
ফিলিস্তিন রাষ্ট্রদূতের নৈশভোজে বিএনপি নেতাদের অংশগ্রহণ

৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শাকসু নির্বাচন ১৭ ডিসেম্বর
শাকসু নির্বাচন ১৭ ডিসেম্বর

৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

কুমিল্লায় ৬২ স্কুলের দুই সহস্রাধিক শিক্ষার্থীর বৃত্তি পরীক্ষা
কুমিল্লায় ৬২ স্কুলের দুই সহস্রাধিক শিক্ষার্থীর বৃত্তি পরীক্ষা

১০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রত্যাহার করা ২০ ডিসিকে বিভিন্ন মন্ত্রণালয় ও বিভাগে পদায়ন
প্রত্যাহার করা ২০ ডিসিকে বিভিন্ন মন্ত্রণালয় ও বিভাগে পদায়ন

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মৃত্যুর দুই বছর পর বীর মুক্তিযোদ্ধার স্বীকৃতি
মৃত্যুর দুই বছর পর বীর মুক্তিযোদ্ধার স্বীকৃতি

১০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সুপার সাইক্লোন সিডর দিবস, বাগেরহাটে এখনো আতঙ্ক কাটেনি
সুপার সাইক্লোন সিডর দিবস, বাগেরহাটে এখনো আতঙ্ক কাটেনি

১০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কালিগঞ্জে মোটরসাইকেলের মুখোমুখি সংঘর্ষে যুবক নিহত
কালিগঞ্জে মোটরসাইকেলের মুখোমুখি সংঘর্ষে যুবক নিহত

১০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পিরোজপুর সরকারি কলেজে ভাঙচুর: ভিডিওধারণকারী ছাত্রদল নেতা বহিষ্কার
পিরোজপুর সরকারি কলেজে ভাঙচুর: ভিডিওধারণকারী ছাত্রদল নেতা বহিষ্কার

১০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

৯ দিনে এনসিপির ১০১১ মনোনয়ন ফরম বিক্রি
৯ দিনে এনসিপির ১০১১ মনোনয়ন ফরম বিক্রি

১০ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

বিদ্যুৎস্পৃষ্টে যুবকের মৃত্যু
বিদ্যুৎস্পৃষ্টে যুবকের মৃত্যু

১১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
জীবদ্দশায় আর কোনো রাজনৈতিক দল করব না: লতিফ সিদ্দিকী
জীবদ্দশায় আর কোনো রাজনৈতিক দল করব না: লতিফ সিদ্দিকী

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

স্কুলে ভর্তির নতুন নীতিমালা প্রকাশ, ৬৩ শতাংশই কোটা
স্কুলে ভর্তির নতুন নীতিমালা প্রকাশ, ৬৩ শতাংশই কোটা

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিচারকের ছেলে তাওসিফের মৃত্যু অতিরিক্ত রক্তক্ষরণে : ময়নাতদন্তকারী চিকিৎসক
বিচারকের ছেলে তাওসিফের মৃত্যু অতিরিক্ত রক্তক্ষরণে : ময়নাতদন্তকারী চিকিৎসক

১৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আমি আবার কখনো নির্বাচন করতে পারব ভাবিনি: বাবর
আমি আবার কখনো নির্বাচন করতে পারব ভাবিনি: বাবর

১৫ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

আওয়ামী লীগ নির্বাচনে অংশ নিতে পারবে না : প্রধান উপদেষ্টা
আওয়ামী লীগ নির্বাচনে অংশ নিতে পারবে না : প্রধান উপদেষ্টা

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গণভোটে আইন প্রণয়ন হয়ে যাবে না, সেজন্য সংসদ গঠিত হতে হবে : সালাহউদ্দিন
গণভোটে আইন প্রণয়ন হয়ে যাবে না, সেজন্য সংসদ গঠিত হতে হবে : সালাহউদ্দিন

২০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভারতে যাচ্ছেন নিরাপত্তা উপদেষ্টা
ভারতে যাচ্ছেন নিরাপত্তা উপদেষ্টা

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গোপনে অ্যাপে সংগঠিত হচ্ছে দুর্বৃত্তরা, ৫০ থানায় নিরাপত্তা জোরদার
গোপনে অ্যাপে সংগঠিত হচ্ছে দুর্বৃত্তরা, ৫০ থানায় নিরাপত্তা জোরদার

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাড়ে ১৮ হাজার শ্রমিক পাঠিয়ে ৩১৪ কোটি টাকা লুট
সাড়ে ১৮ হাজার শ্রমিক পাঠিয়ে ৩১৪ কোটি টাকা লুট

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৩০টি বিদেশি নম্বর থেকে হত্যার হুমকি পেয়েছি : ওসমান হাদি
৩০টি বিদেশি নম্বর থেকে হত্যার হুমকি পেয়েছি : ওসমান হাদি

১৬ ঘণ্টা আগে | ফেসবুক কর্নার

সংবিধান সংশোধনে ক্ষুব্ধ হয়ে পাকিস্তান সুপ্রিম কোর্টের দুই বিচারপতির পদত্যাগ
সংবিধান সংশোধনে ক্ষুব্ধ হয়ে পাকিস্তান সুপ্রিম কোর্টের দুই বিচারপতির পদত্যাগ

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজা নিয়ে মার্কিন প্রস্তাবে রাশিয়া-চীনসহ আরব দেশগুলোর আপত্তি
গাজা নিয়ে মার্কিন প্রস্তাবে রাশিয়া-চীনসহ আরব দেশগুলোর আপত্তি

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কুষ্টিয়া-১ আসনে এনসিপির মনোনয়ন নিলেন নুসরাত
কুষ্টিয়া-১ আসনে এনসিপির মনোনয়ন নিলেন নুসরাত

১৬ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

একটি দল ভোটের মাঠে জান্নাতের টিকিট বিক্রি করছে: নবীউল্লাহ নবী
একটি দল ভোটের মাঠে জান্নাতের টিকিট বিক্রি করছে: নবীউল্লাহ নবী

১২ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

গুঁড়িয়ে দেওয়া হল উমরের পুলওয়ামার বাড়ি
গুঁড়িয়ে দেওয়া হল উমরের পুলওয়ামার বাড়ি

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অ্যাঙ্গোলার বিপক্ষে শুরু থেকেই খেলবেন মেসি
অ্যাঙ্গোলার বিপক্ষে শুরু থেকেই খেলবেন মেসি

১৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ফিলিস্তিনি মসজিদে ইসরায়েলের আগুন ; নিন্দার ঝড়
ফিলিস্তিনি মসজিদে ইসরায়েলের আগুন ; নিন্দার ঝড়

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এখন দেশের মানুষের প্রধান চাহিদা উৎসবমুখর নির্বাচন: আমীর খসরু
এখন দেশের মানুষের প্রধান চাহিদা উৎসবমুখর নির্বাচন: আমীর খসরু

১৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বাইসাইকেল গোল করা হামজার প্রশংসায় ফিফা
বাইসাইকেল গোল করা হামজার প্রশংসায় ফিফা

১২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ঢাকা ও আশপাশের জেলায় ১২ প্লাটুন বিজিবি মোতায়েন
ঢাকা ও আশপাশের জেলায় ১২ প্লাটুন বিজিবি মোতায়েন

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ছাত্রদের যৌন হয়রানির মামলায় ঢাবি অধ্যাপক কারাগারে
ছাত্রদের যৌন হয়রানির মামলায় ঢাবি অধ্যাপক কারাগারে

১৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

৫ ইসলামী ব্যাংক পাচ্ছে ছাড়, এখনই দিতে হচ্ছে না টাকা ফেরত
৫ ইসলামী ব্যাংক পাচ্ছে ছাড়, এখনই দিতে হচ্ছে না টাকা ফেরত

১৬ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

শনিবার হালুয়াঘাটে গারো সম্প্রদায়ের নবান্ন উৎসব ‘ওয়ানগালা’
শনিবার হালুয়াঘাটে গারো সম্প্রদায়ের নবান্ন উৎসব ‘ওয়ানগালা’

১৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রত্যাহার করা ২০ ডিসিকে বিভিন্ন মন্ত্রণালয় ও বিভাগে পদায়ন
প্রত্যাহার করা ২০ ডিসিকে বিভিন্ন মন্ত্রণালয় ও বিভাগে পদায়ন

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জয়পুরহাট গার্লস ক্যাডেট কলেজের প্রাক্তন ক্যাডেটদের প্রথম পুনর্মিলনী উদযাপিত
জয়পুরহাট গার্লস ক্যাডেট কলেজের প্রাক্তন ক্যাডেটদের প্রথম পুনর্মিলনী উদযাপিত

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জেমস ও পাকিস্তানের আলী আজমতের কনসার্ট স্থগিত
জেমস ও পাকিস্তানের আলী আজমতের কনসার্ট স্থগিত

২০ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

বিদেশপন্থি রাজনীতির বিপদ
বিদেশপন্থি রাজনীতির বিপদ

২৩ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

প্রেমিকাকে ভিডিও কলে রেখে এমসি কলেজ শিক্ষার্থীর আত্মহত্যা
প্রেমিকাকে ভিডিও কলে রেখে এমসি কলেজ শিক্ষার্থীর আত্মহত্যা

২০ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

ফিলিস্তিন রাষ্ট্রদূতের নৈশভোজে বিএনপি নেতাদের অংশগ্রহণ
ফিলিস্তিন রাষ্ট্রদূতের নৈশভোজে বিএনপি নেতাদের অংশগ্রহণ

৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আয়ারল্যান্ডকে ইনিংস ও ৪৭ রানে হারাল বাংলাদেশ
আয়ারল্যান্ডকে ইনিংস ও ৪৭ রানে হারাল বাংলাদেশ

১৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

প্রিন্ট সর্বাধিক
গুঁড়িয়ে দেওয়া হলো উমরের বাড়ি
গুঁড়িয়ে দেওয়া হলো উমরের বাড়ি

প্রথম পৃষ্ঠা

এখন শুধুই নির্বাচন
এখন শুধুই নির্বাচন

প্রথম পৃষ্ঠা

স্বজন হয়ে উঠছেন ঘাতক
স্বজন হয়ে উঠছেন ঘাতক

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

আজও দর্শকমন ছুঁয়ে আছে যে দুই জুটি...
আজও দর্শকমন ছুঁয়ে আছে যে দুই জুটি...

শোবিজ

সিদ্ধান্ত নেবে পরবর্তী সরকার
সিদ্ধান্ত নেবে পরবর্তী সরকার

পেছনের পৃষ্ঠা

রহস্যঘেরা সেই মায়াবী মুখ
রহস্যঘেরা সেই মায়াবী মুখ

শোবিজ

বিএনপি কার্যালয়ের পেছন থেকে বোমাসদৃশ বস্তু উদ্ধার
বিএনপি কার্যালয়ের পেছন থেকে বোমাসদৃশ বস্তু উদ্ধার

দেশগ্রাম

দুষ্টু মেয়ের মিষ্টি কথা
দুষ্টু মেয়ের মিষ্টি কথা

শোবিজ

স্পিন নয়, চাই স্পোর্টিং উইকেট
স্পিন নয়, চাই স্পোর্টিং উইকেট

মাঠে ময়দানে

১০০ টেস্টের অপেক্ষায় মুশফিক
১০০ টেস্টের অপেক্ষায় মুশফিক

মাঠে ময়দানে

এশিয়ান আর্চারিতে কোরিয়াকে ছাড়িয়ে ভারত
এশিয়ান আর্চারিতে কোরিয়াকে ছাড়িয়ে ভারত

মাঠে ময়দানে

হামজাকে ঘিরেই স্বপ্ন
হামজাকে ঘিরেই স্বপ্ন

মাঠে ময়দানে

এমবাপ্পের ৪০০ বিশ্বকাপে ফ্রান্স
এমবাপ্পের ৪০০ বিশ্বকাপে ফ্রান্স

মাঠে ময়দানে

ছুটির দিনে সৈকতে প্রাণের মেলা
ছুটির দিনে সৈকতে প্রাণের মেলা

পেছনের পৃষ্ঠা

তারেক রহমানের হাত ধরে কাজ করে যাব
তারেক রহমানের হাত ধরে কাজ করে যাব

প্রথম পৃষ্ঠা

চাকরির আড়ালে রাশিয়ায় মানব পাচার
চাকরির আড়ালে রাশিয়ায় মানব পাচার

পেছনের পৃষ্ঠা

বসুন্ধরা স্ট্রাইকার্স ফাইনালে
বসুন্ধরা স্ট্রাইকার্স ফাইনালে

মাঠে ময়দানে

সর্বোচ্চ সতর্ক আইনশৃঙ্খলা বাহিনী
সর্বোচ্চ সতর্ক আইনশৃঙ্খলা বাহিনী

প্রথম পৃষ্ঠা

শরীফের ক্যামেরায় সাগরতলের অজানা জগৎ
শরীফের ক্যামেরায় সাগরতলের অজানা জগৎ

শনিবারের সকাল

ছাত্রদের যৌন হয়রানি, ঢাবি শিক্ষক গ্রেপ্তার
ছাত্রদের যৌন হয়রানি, ঢাবি শিক্ষক গ্রেপ্তার

প্রথম পৃষ্ঠা

ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচনের লক্ষ্যেই মাঠে আছি
ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচনের লক্ষ্যেই মাঠে আছি

প্রথম পৃষ্ঠা

সংকটে ইলিশের দাম বেড়েছে
সংকটে ইলিশের দাম বেড়েছে

পেছনের পৃষ্ঠা

কী হবে হ্যাঁ-না ভোটে
কী হবে হ্যাঁ-না ভোটে

প্রথম পৃষ্ঠা

আগুন জুলাই শহীদ স্মৃতিস্তম্ভ ও রেললাইনে
আগুন জুলাই শহীদ স্মৃতিস্তম্ভ ও রেললাইনে

প্রথম পৃষ্ঠা

বাল্যবন্ধু জরেজ ও তার প্রেমিকা গ্রেপ্তার
বাল্যবন্ধু জরেজ ও তার প্রেমিকা গ্রেপ্তার

পেছনের পৃষ্ঠা

ভারত সফরে যাচ্ছেন নিরাপত্তা উপদেষ্টা
ভারত সফরে যাচ্ছেন নিরাপত্তা উপদেষ্টা

প্রথম পৃষ্ঠা

ভালো নেই রাজধানীর গৃহশিক্ষকরা
ভালো নেই রাজধানীর গৃহশিক্ষকরা

পেছনের পৃষ্ঠা

যুক্তরাষ্ট্রে প্রশংসিত বাংলাদেশি পুলিশ অফিসার
যুক্তরাষ্ট্রে প্রশংসিত বাংলাদেশি পুলিশ অফিসার

পেছনের পৃষ্ঠা

সেই কাদের
সেই কাদের

শোবিজ