শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বৃহস্পতিবার, ০৭ ডিসেম্বর, ২০১৭ আপডেট:

ভেবেছিলাম বেঁচে থাকব না

হাফিজউদ্দিন আহমেদ, বীরবিক্রম
Not defined
প্রিন্ট ভার্সন
ভেবেছিলাম বেঁচে থাকব না

দীর্ঘ নয় মাস দেশের বিভিন্ন স্থানে পাকিস্তানি বাহিনীর বিরুদ্ধে তুমুল ও দুর্ধর্ষ যুদ্ধ পরিচালনার পর— ১৫ ডিসেম্বর আমাদের কমান্ডার এসে জানালেন আগামীকাল ১৬ ডিসেম্বর পাক বাহিনী আত্মসমর্পণ করবে। এ খবর পেয়ে আমরা উজ্জীবিত হলাম। ধারণা করেছিলাম যে, মুক্তিযুদ্ধ দীর্ঘদিন ধরে চলবে এবং আমাদের জীবদ্দশায় স্বাধীনতা আসবে না। স্বধীনতা দেখার জন্য বেঁচে থাকব না। কেননা আমার ব্যাটালিয়নের তিনজন অফিসার ইতিমধ্যেই শহীদ হয়েছেন। গৌরীপুরের যুদ্ধে আমাদের ক্যাপ্টেন মাহবুবুর রহমানসহ আরও ১২ জন যোদ্ধা শহীদ হন। অক্টোবরে সিলেটের ধলই সীমান্ত ফাঁড়ির যুদ্ধে আমাদের এক নম্বর ইস্ট বেঙ্গল পদাতিক বাহিনীর যোদ্ধা বীরশ্রেষ্ঠ হামিদুর রহমান শহীদ হন। মুক্তিযুদ্ধে আমাদের বাহিনীতেই বীরশ্রেষ্ঠ, বীরোত্তম, বীরবিক্রম ও বীরপ্রতীকসহ খেতাবধারীদের সংখ্যা সবচেয়ে বেশি। হতাহত মুক্তিযোদ্ধার সংখ্যাও আমাদের বাহিনীতেই বেশি।

আমাদের চোখের সামনে একটি স্বাধীন দেশ জন্ম নিল। আমরা এর জন্ম প্রক্রিয়ার সঙ্গে জড়িত ছিলাম। জনতার একজন হয়ে এই স্বাধীনতা যুদ্ধ করেছি, এ কথা ভেবে গর্বে বুক ভরে ওঠে। আজ আমরা একটি স্বাধীন দেশের অধিবাসী। কিন্তু অত্যন্ত দুঃখের বিষয়, যে স্বপ্ন বুকে ধারণ করে আমরা যুদ্ধ করেছিলাম— সেই স্বপ্নের বাস্তবায়ন আজও হয়নি। ১৯৭১ সালের মুক্তিযুদ্ধ ছিল, মূলত গণতন্ত্রের জন্যে যুদ্ধ। সেই গণতন্ত্র দেশ থেকে বিলীন হয়ে গিয়েছে। আমরা একটি অবরুদ্ধ জনপদে বসবাস করছি। যেখানে মানুষের মৌলিক কোনো অধিকার নেই। বিজয় দিবস কাছে এলে এটাই দুঃখবোধ হয়, মুক্তিযুদ্ধের যে চেতনা তা রাজনৈতিক দলসমূহের ব্যর্থতা, আপসকামিতার কারণে হয়ে গিয়েছে। আজকের রাজনীতি কেবলমাত্র ক্ষমতায় যাওয়ার কিংবা ক্ষমতায় থাকার রাজনীতি। জনকল্যাণের রাজনীতি অনেক আগেই বিদায় নিয়েছে বাংলাদেশ থেকে। রাজনীতির হয়েছে ব্যাপক দুর্বৃত্তায়ন। বিজয় দিবসকে সামনে রেখে একটাই কামনা— যে আদর্শ নিয়ে আমরা সেদিন মুক্তিযুদ্ধ করেছিলাম, তা যেন ভূলুণ্ঠিত না হয়। আমরা যেন গণতান্ত্রিক পরিবেশ ফিরে পাই এবং শোষণমুক্ত একটি সমাজ দেখে যেতে পারি। এটাই আমার একমাত্র চাওয়া।

১৯৭১ সালের মার্চে আমি ছিলাম যশোর ক্যান্টনমেন্টে ইস্ট বেঙ্গল ব্যাটালিয়নে। এখানে আমরা ছিলাম তিনজন বাঙালি অফিসার। এরমধ্যে ৩০ মার্চ পাকিস্তানি ব্রিগেড কমান্ডার এসে আমাদের নিরস্ত্র করার নির্দেশ দেন। এর আগেই চট্টগ্রাম, কুমিল্লা, সৈয়দপুর ও জয়দেবপুরসহ বিভিন্ন স্থানে আরও কয়েকটি ব্যাটালিয়ন বিদ্রোহ করেছিল। কিন্তু আমরা তা জানতাম না। আমাদের নিরস্ত্র করার নির্দেশ দেওয়ার পর সঙ্গে সঙ্গেই সকাল ৮টার মধ্যে আমাদের ব্যাটালিয়নের বাঙালি সৈন্যরা বিদ্রোহ করি। আমরা অস্ত্রাগার ভেঙে অস্ত্রশস্ত্র সংগ্রহ করে পাকিস্তানি সৈন্যদের ওপর গুলিবর্ষণ শুরু করি। পাকিস্তানি সৈন্যরা আশঙ্কা করত যে আমরা বিদ্রোহ করতে পারি। সে জন্য তারা আগে থেকেই প্রস্তুত ছিল। তারা মাত্র আধাঘণ্টার মধ্যে সংগঠিত হয়ে চারদিক থেকে ঘিরে ফেলে আমাদের ওপর গুলিবর্ষণ শুরু করে। প্রায় আট ঘণ্টা গোলাগুলির পর আমরা সেখান থেকে বেরিয়ে চৌগাছার দিকে চলে যাই, সেখানে সংঘবদ্ধ হওয়ার চেষ্টা করি। মাত্র ২০০ সৈন্য সঙ্গে নিয়ে আমি ওই বিদ্রোহ করেছিলাম। কিন্তু সেখানেও পাকিস্তানি সৈন্যরা আমাদের ঘিরে ফেলে গুলিবর্ষণ শুরু করে। এই গুলি বৃষ্টির মধ্য দিয়েই আমরা ছোট ছোট গ্রুপে তখন বেরিয়ে যাওয়ার চেষ্টা করি। সে সময় (৩০ মার্চ) লেফটেন্যান্ট আনোয়ার হোসেন গুলিবিদ্ধ হয়ে শাহাদাতবরণ করেন। আমি মনে করেছিলাম আমি একাই পাকিস্তান সেনাবাহিনীতে বিদ্রোহ করেছিলাম। কারণ আমি ৭ মার্চ দেশে ছিলাম না। নেতার ভাষণও শুনিনি, কিংবা ২৬ মার্চ জিয়াউর রহমানের স্বাধীনতার ঘোষণাও শুনিনি। সীমান্ত এলাকায় প্রশিক্ষণ নিয়ে ব্যস্ত ছিলাম। রেডিও ছিল না আমার কাছে। এ কারণে আগের ঘটনাগুলো জানতাম না। আমি এপ্রিলের শেষ সপ্তাহ পর্যন্ত বেনাপোলে অবস্থান করি। তখন জেনারেল ওসমানি আমাদের রক্ষণ ব্যূহ পরিদর্শন করেন এবং আমার সঙ্গে থাকা দুইশ সৈনিকের সঙ্গে আরও ছয়শ সৈন্য যুক্ত করার নির্দেশ দেন। তখন আমি অত্র এলাকার ইয়ুথ ক্যাম্প থেকে স্কুল কলেজের ছাত্র-জনতা, ব্যবসায়ী, চাকরিজীবী বিভিন্ন শ্রেণিপেশার আরও ছয়শ যুবককে আমার বাহিনীতে ভর্তি করি। নতুন যোগ দেওয়া যোদ্ধাদের এক মাস প্রশিক্ষণ নেওয়ার পর অস্ত্র চালনায় পারদর্শী হয়ে ওঠে। এরপর আমরা ময়মনসিংহে গিয়ে বেশ কয়েকটি অপারেশন পরিচালনা করি। তখন আমাদের ভারতের মেঘালয়ের তেল ঢালা নামক দুর্গম পাহাড়ি এলাকায় নিয়ে যাওয়া হয়। আমরা সেখানে তাদের ট্রেনিং দেই। আমার এটি ছিল দেশের পদাতিক বাহিনীর ১ নম্বর ব্যাটালিয়ন। এরপর প্রথম, তৃতীয় ও অষ্টম ইস্ট বেঙ্গল— এই তিনটি ব্যাটালিয়ন নিয়ে গঠিত হয় বাংলাদেশের প্রথম ইস্ট বেঙ্গল পদাতিক বাহিনী জেড ফোর্স। যার নেতৃত্বে ছিলেন জিয়াউর রহমান।

আমরা আরও শক্তিশালী অবস্থান গ্রহণ করি। বিভিন্ন স্থানে যুদ্ধ ও অভিযান চালাই। তার মধ্যে সবচেয়ে ভয়াবহ যুদ্ধটি হয় ৩১ জুলাই কামালপুরে। সেদিন দুটি কোম্পানি নিয়ে প্রথমে আমরা কামালপুর বিওপিতে পাকিস্তানি বাহিনীর ওপর আক্রমণ চালাই। কিন্তু তারা আমাদের চেয়ে অনেক শক্তিশালী ছিল। তাদের গোলন্দাজ বাহিনীর সাপোর্ট ছিল। আমরা মাইল ফিল্ড-কাঁটাতার অতিক্রম করে তাদের ওপর আক্রমণ করি। এ যুদ্ধে আমার বন্ধু ক্যাপ্টেন বীরোত্তম সালাহউদ্দিন শহীদ হন। দুইশজন সৈন্য নিয়ে পরিচালিত এই যুদ্ধে প্রায় একশজনই হতাহত হই। আমি নিজেও আহত হয়েছিলাম। পরে কিছুদিন এলাকায় অবস্থান ধরে রাখার পরও ক্ষয়ক্ষতির পরে আমাদের সেখান থেকে পিছিয়ে আসতে হয়। অক্টোবর মাসের শেষের দিকে আমাদের সিলেটে নিয়ে যাওয়া হয়।

সিলেটে আমরা জকিগঞ্জে পাকিস্তানি সেনাবাহিনীর বিরুদ্ধে আবারও একটি যুদ্ধ পরিচালনা করি। সে যুদ্ধে পাকি সেনাদের অস্ত্রশস্ত্র বেশি থাকলেও সমর কৌশলে আমি ব্র্যাভো বাহিনী নিয়ে এগিয়ে যাই এবং তাদের পরাস্ত করি। সেখান থেকে আমরা পাকিস্তানি বাহিনীর ১০ জন প্যারা মিলিটারি কমান্ডারকে বন্দী করি। এরপর শত্রু বাহিনী পিছু হঠতে থাকে আমরাও তাদের অনুসরণ করতে থাকি। ২৮ নভেম্বর জকিগঞ্জের গৌরীপুরে আমরা রক্ষাব্যূহ স্থাপন করি। খুব ভোরে পাকিস্তানের ৩১ বেঙ্গল রেজিমেন্ট আমাদের ওপর আক্রমণ চালায়। সে যুদ্ধে শত্রুর মেজর সরোয়ারসহ প্রায় ৫০ জন পাকিস্তানি সৈন্য নিহত হয় এবং ৩৬ জনকে আমরা বন্দী করি। এই গৌরীপুরের ওই যুদ্ধের পর পাকিস্তানি সেনাদের মনোবল ভেঙে পড়ে। তারা সিলেট শহরের দিকে পালাতে থাকে। আমরা তাদের অনুসরণ করে চা বাগানের ভিতর দিয়ে সিলেটের দিকে অগ্রসর হই। ১৪ নভেম্বর সিলেট শহরের প্রান্তসীমায় পৌঁছে গেলাম। চা বাগানের সীমানা পেরিয়ে সামনে আমরা একটি সাদা বিল্ডিং দেখতে পেলাম। পরে জানলাম যে, এটি এমসি কলেজের প্রিন্সিপালের বাসভবন। সে মুহূর্তে যুদ্ধ চলছিল। সিলেট শহর থেকে ৮ মাইল দূরে খাদিমনগরে। আমরা সবার আগে, মিত্র বাহিনীরও আগে সিলেট শহরে প্রবেশ করি। ১৩ ডিসেম্বর পাকিস্তানি বাহিনী আমাদের অবস্থানের ওপর আক্রমণ চালায়। ১৪ ডিসেম্বর পাক বাহিনী সিলেট এমসি কলেজের প্রিন্সিপালের বাসভবনের রক্ষণব্যূহ থেকে নেমে এসে আমাদের অবস্থানের ওপরে আক্রমণ চালায়। সারাদিনের সে যুদ্ধে তাদের ৪০ জন সৈন্য নিহত হয় এবং আমাদেরও ১৪ জন সৈন্য শহীদ হন। সে যুদ্ধে আমাদের প্রিয় সুবেদার মেজর ফয়েজও শাহাদাতবরণ করেন। ১৫ ডিসেম্বর সকালে পাকিস্তানি বাহিনী আবারও যখন আমাদের ওপর আক্রমণের প্রস্তুতি নিচ্ছিল, সে সময় আমাদের সঙ্গে ভারতীয় গোলন্দাজ বাহিনীর একজন মেজর ছিলেন। ঘন জঙ্গলের কারণে তার বেতার যন্ত্র কাজ করছিল না। সিলেট শহরে পৌঁছার সঙ্গে সঙ্গে যন্ত্রটি আবার সচল হয়। তার মাধ্যমে আমি পাকিস্তানি বাহিনীর রক্ষণব্যূহে বিমান হামলা করার অনুরোধ জানাই। এরপর ভারতীয় বিমান বাহিনীর দুটি ফাইটার জেট এসে তাদের অবস্থানের ওপর রকেট নিক্ষেপ করে। পাকিস্তানিরা তখন নিশ্চুপ হয়ে যায়। তখন তারা আত্মসমর্পণের আগ্রহ ব্যক্ত করে।

এই বিভাগের আরও খবর
শিল্প বাঁচাতে ঋণের মেয়াদ বাড়ানো যাবে
শিল্প বাঁচাতে ঋণের মেয়াদ বাড়ানো যাবে
আফগানিস্তানকে হারিয়েও অপেক্ষায় বাংলাদেশ
আফগানিস্তানকে হারিয়েও অপেক্ষায় বাংলাদেশ
বর্ধিত তাপমাত্রায় ক্ষতি ২১ হাজার কোটি টাকা
বর্ধিত তাপমাত্রায় ক্ষতি ২১ হাজার কোটি টাকা
ফের মুখোমুখি বিএসসি ও পলিটেকনিক
ফের মুখোমুখি বিএসসি ও পলিটেকনিক
এলডিসি উত্তরণ তিন বছর পেছাতে চায় সরকার
এলডিসি উত্তরণ তিন বছর পেছাতে চায় সরকার
পাঁচ ব্যাংক একীভূত করার সিদ্ধান্ত চূড়ান্ত
পাঁচ ব্যাংক একীভূত করার সিদ্ধান্ত চূড়ান্ত
প্রচারে কৌশলী ছাত্রশিবির, মাঠে ব্যস্ত ছাত্রদলসহ অন্যরা
প্রচারে কৌশলী ছাত্রশিবির, মাঠে ব্যস্ত ছাত্রদলসহ অন্যরা
জমজমাট চাকসু মনোনয়নপত্র সংগ্রহ হাজার ছাড়াল
জমজমাট চাকসু মনোনয়নপত্র সংগ্রহ হাজার ছাড়াল
ভোজ্য তেলের বাজারে অস্থিরতা
ভোজ্য তেলের বাজারে অস্থিরতা
জাপানের সহযোগিতা চাইল চেম্বার
জাপানের সহযোগিতা চাইল চেম্বার
পরিবেশ উন্নত হলে মার্কিন রপ্তানি বাড়বে
পরিবেশ উন্নত হলে মার্কিন রপ্তানি বাড়বে
সম্পর্ক হবে পারস্পরিক সম্মানের
সম্পর্ক হবে পারস্পরিক সম্মানের
সর্বশেষ খবর
আমোরিমের অধীনে ম্যানইউয়ের অবস্থা আরও খারাপ হচ্ছে : রুনি
আমোরিমের অধীনে ম্যানইউয়ের অবস্থা আরও খারাপ হচ্ছে : রুনি

৮ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

চ্যাম্পিয়ন্স লিগে ইতিহাস গড়লেন রিয়ালের আর্জেন্টাইন তারকা
চ্যাম্পিয়ন্স লিগে ইতিহাস গড়লেন রিয়ালের আর্জেন্টাইন তারকা

২৩ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

সাতরাস্তা মোড়ে শিক্ষার্থীদের সড়ক অবরোধ প্রত্যাহার, যান চলাচল শুরু
সাতরাস্তা মোড়ে শিক্ষার্থীদের সড়ক অবরোধ প্রত্যাহার, যান চলাচল শুরু

২৪ মিনিট আগে | নগর জীবন

অস্ট্রেলীয় সাংবাদিকের যে প্রশ্নে চটে গেলেন ট্রাম্প (ভিডিও)
অস্ট্রেলীয় সাংবাদিকের যে প্রশ্নে চটে গেলেন ট্রাম্প (ভিডিও)

৩০ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফেনীতে ডিপ্লোমা প্রকৌশলীদের এক ঘণ্টা সড়ক ও রেলপথ অবরোধ
ফেনীতে ডিপ্লোমা প্রকৌশলীদের এক ঘণ্টা সড়ক ও রেলপথ অবরোধ

৩৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

কুয়েত চেম্বারে বাংলাদেশের ব্যবসায়িক প্রতিনিধিদলের বিশেষ সভা
কুয়েত চেম্বারে বাংলাদেশের ব্যবসায়িক প্রতিনিধিদলের বিশেষ সভা

৪৫ মিনিট আগে | পরবাস

শ্রীলঙ্কা জিতলে বাঁচবে স্বপ্ন, হারলে কঠিন সমীকরণ বাংলাদেশের
শ্রীলঙ্কা জিতলে বাঁচবে স্বপ্ন, হারলে কঠিন সমীকরণ বাংলাদেশের

৫১ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

একনেকে ৮৩৩৩ কোটি টাকা ব্যয়ে ১৩ প্রকল্প অনুমোদন
একনেকে ৮৩৩৩ কোটি টাকা ব্যয়ে ১৩ প্রকল্প অনুমোদন

৫৬ মিনিট আগে | রাজনীতি

ভ্লগার সিরাজের আয়ে পাকিস্তানের দুর্গম গ্রামে আধুনিক স্কুল
ভ্লগার সিরাজের আয়ে পাকিস্তানের দুর্গম গ্রামে আধুনিক স্কুল

৫৭ মিনিট আগে | শোবিজ

দেশে অচলাবস্থার সৃষ্টি করতে পিআর পদ্ধতির দাবি তোলা হচ্ছে: দুদু
দেশে অচলাবস্থার সৃষ্টি করতে পিআর পদ্ধতির দাবি তোলা হচ্ছে: দুদু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জবি উপাচার্যসহ পুরো প্রশাসনের পদত্যাগের দাবিতে বিক্ষোভ শিক্ষার্থীদের
জবি উপাচার্যসহ পুরো প্রশাসনের পদত্যাগের দাবিতে বিক্ষোভ শিক্ষার্থীদের

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সিদ্ধিরগঞ্জে অস্ত্রসহ তিনজন গ্রেফতার
সিদ্ধিরগঞ্জে অস্ত্রসহ তিনজন গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ফেনীতে যুবককে পিটিয়ে হত্যার শাস্তির দাবিতে বিক্ষোভ
ফেনীতে যুবককে পিটিয়ে হত্যার শাস্তির দাবিতে বিক্ষোভ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিশ্ব র‌্যাঙ্কিংয়ে উন্নতির জন্য শাবিপ্রবির চার পদক্ষেপ
বিশ্ব র‌্যাঙ্কিংয়ে উন্নতির জন্য শাবিপ্রবির চার পদক্ষেপ

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

যাত্রাবাড়ীতে আবাসিক হোটেল মিললো মাদ্রাসা শিক্ষার্থীর মরদেহ
যাত্রাবাড়ীতে আবাসিক হোটেল মিললো মাদ্রাসা শিক্ষার্থীর মরদেহ

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ঝিনাইদহে মাছ ধরা কেন্দ্র করে সংঘর্ষে আহত ১২
ঝিনাইদহে মাছ ধরা কেন্দ্র করে সংঘর্ষে আহত ১২

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জুলাই সনদ বাস্তবায়নে ২১ সেপ্টেম্বরের মধ্যে সিদ্ধান্তে পৌঁছাতে চায় কমিশন
জুলাই সনদ বাস্তবায়নে ২১ সেপ্টেম্বরের মধ্যে সিদ্ধান্তে পৌঁছাতে চায় কমিশন

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শ্রীবরদীতে বিজিবির অভিযানে ভারতীয় মদ উদ্ধার
শ্রীবরদীতে বিজিবির অভিযানে ভারতীয় মদ উদ্ধার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

এখন আন্দোলন ডাকার মানে হলো আলোচনার টেবিলকে অসম্মান করা
এখন আন্দোলন ডাকার মানে হলো আলোচনার টেবিলকে অসম্মান করা

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

দোহায় হামলা চালানোয় নেতানিয়াহুকে শাস্তি পেতেই হবে, হুঁশিয়ারি কাতারের
দোহায় হামলা চালানোয় নেতানিয়াহুকে শাস্তি পেতেই হবে, হুঁশিয়ারি কাতারের

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নেপালে 'জেন জি' আন্দোলনে নিহতরা রাষ্ট্রীয় মর্যাদায় সমাহিত
নেপালে 'জেন জি' আন্দোলনে নিহতরা রাষ্ট্রীয় মর্যাদায় সমাহিত

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মেট্রোরেল স্টেশনে দোকান ভাড়ার বিষয়ে নতুন বার্তা
মেট্রোরেল স্টেশনে দোকান ভাড়ার বিষয়ে নতুন বার্তা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভাগ্নের বিরুদ্ধে মামাকে পিটিয়ে-কুপিয়ে হত্যার অভিযোগ
ভাগ্নের বিরুদ্ধে মামাকে পিটিয়ে-কুপিয়ে হত্যার অভিযোগ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শৈশবের ‘আলিয়া’কে জড়িয়ে ধরলেন বর্তমানের আলিয়া!
শৈশবের ‘আলিয়া’কে জড়িয়ে ধরলেন বর্তমানের আলিয়া!

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

চাকসু নির্বাচন: ছাত্রদলের আবেদনে মনোনয়নের সময় একদিন বাড়াল কমিশন
চাকসু নির্বাচন: ছাত্রদলের আবেদনে মনোনয়নের সময় একদিন বাড়াল কমিশন

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ইউক্রেনে প্রথমবারের মতো অস্ত্র বিক্রির অনুমোদন দিলেন ট্রাম্প
ইউক্রেনে প্রথমবারের মতো অস্ত্র বিক্রির অনুমোদন দিলেন ট্রাম্প

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ছয় মাসের মধ্যে সুষ্ঠু নির্বাচন করে দায়িত্ব থেকে মুক্তি চাই
ছয় মাসের মধ্যে সুষ্ঠু নির্বাচন করে দায়িত্ব থেকে মুক্তি চাই

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যে কারণে বিদ্যুৎ কেন্দ্র ঘুরতে ভালো লাগে বিল গেটসের
যে কারণে বিদ্যুৎ কেন্দ্র ঘুরতে ভালো লাগে বিল গেটসের

২ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

নতুন মামলায় আনিসুল-আমুসহ ৮ জন গ্রেফতার
নতুন মামলায় আনিসুল-আমুসহ ৮ জন গ্রেফতার

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দিনাজপুরে পলিটেকনিক শিক্ষার্থীদের রেলপথ ও সড়ক অবরোধ
দিনাজপুরে পলিটেকনিক শিক্ষার্থীদের রেলপথ ও সড়ক অবরোধ

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
বাংলাদেশ বনাম আফগানিস্তান: পরিসংখ্যানে কে এগিয়ে?
বাংলাদেশ বনাম আফগানিস্তান: পরিসংখ্যানে কে এগিয়ে?

২২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

১৭ বিয়ে কাণ্ডে বরখাস্ত হলেন সেই বন কর্মকর্তা
১৭ বিয়ে কাণ্ডে বরখাস্ত হলেন সেই বন কর্মকর্তা

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

এশিয়া কাপে থ্রিলার ম্যাচে আফগানিস্তানকে হারাল বাংলাদেশ
এশিয়া কাপে থ্রিলার ম্যাচে আফগানিস্তানকে হারাল বাংলাদেশ

১৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

যে কারণে ফিলিস্তিনকে রাষ্ট্র হিসেবে স্বীকৃতি দিচ্ছে না জাপান
যে কারণে ফিলিস্তিনকে রাষ্ট্র হিসেবে স্বীকৃতি দিচ্ছে না জাপান

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

খেলা ছিল হাতে, শেষ মুহূর্তেই ভেঙে গেল স্বপ্ন: রশিদ খান
খেলা ছিল হাতে, শেষ মুহূর্তেই ভেঙে গেল স্বপ্ন: রশিদ খান

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পাঁচ ব্যাংক একীভূত হওয়ার সিদ্ধান্ত চূড়ান্ত, বসছে প্রশাসক
পাঁচ ব্যাংক একীভূত হওয়ার সিদ্ধান্ত চূড়ান্ত, বসছে প্রশাসক

১৯ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

সুপার ফোরের আশা বাঁচাল বাংলাদেশ, তবে এখন কী সমীকরণ?
সুপার ফোরের আশা বাঁচাল বাংলাদেশ, তবে এখন কী সমীকরণ?

১৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ক্যান্সারে আক্রান্ত স্বাস্থ্য উপদেষ্টার বিদেশে চিকিৎসার বিষয়টি মানবিকভাবে দেখা উচিত
ক্যান্সারে আক্রান্ত স্বাস্থ্য উপদেষ্টার বিদেশে চিকিৎসার বিষয়টি মানবিকভাবে দেখা উচিত

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ছক্কার রাজা এখন তানজিদ হাসান তামিম
ছক্কার রাজা এখন তানজিদ হাসান তামিম

১৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভারতে গণবিক্ষোভের শঙ্কা, ১৯৭৪ পরবর্তী আন্দোলন নিয়ে গবেষণার নির্দেশ
ভারতে গণবিক্ষোভের শঙ্কা, ১৯৭৪ পরবর্তী আন্দোলন নিয়ে গবেষণার নির্দেশ

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কিছু আসনের লোভে জাতীয় স্বার্থের বাইরে গিয়ে কেউ পিআর চাইছে: সালাহউদ্দিন
কিছু আসনের লোভে জাতীয় স্বার্থের বাইরে গিয়ে কেউ পিআর চাইছে: সালাহউদ্দিন

১৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আবারও বেড়েছে স্বর্ণের দাম
আবারও বেড়েছে স্বর্ণের দাম

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঢাকার ৪ অভিজাত আবাসিক এলাকাকে ‘নীরব এলাকা’ ঘোষণা
ঢাকার ৪ অভিজাত আবাসিক এলাকাকে ‘নীরব এলাকা’ ঘোষণা

৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

চীনে আইফোন ১৭ উন্মাদনা, দাম নিয়ে কেউ ভাবছে না
চীনে আইফোন ১৭ উন্মাদনা, দাম নিয়ে কেউ ভাবছে না

২৩ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

টানা ৪ দিনের ছুটি পাচ্ছেন সরকারি চাকরিজীবীরা
টানা ৪ দিনের ছুটি পাচ্ছেন সরকারি চাকরিজীবীরা

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আওয়ামী লীগের ঝটিকা মিছিলে ককটেল বিস্ফোরণ, আটক ৬
আওয়ামী লীগের ঝটিকা মিছিলে ককটেল বিস্ফোরণ, আটক ৬

২২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

এবার এনবিআরের ৫৫৫ সহকারী রাজস্ব কর্মকর্তাকে বদলি
এবার এনবিআরের ৫৫৫ সহকারী রাজস্ব কর্মকর্তাকে বদলি

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এলডিসি থেকে উত্তরণ ৩ বছর পিছিয়ে দিতে চায় সরকার : বাণিজ্য সচিব
এলডিসি থেকে উত্তরণ ৩ বছর পিছিয়ে দিতে চায় সরকার : বাণিজ্য সচিব

২৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

স্পিনে শুরু, পেসে শেষ: কোথায় জিতল বাংলাদেশ?
স্পিনে শুরু, পেসে শেষ: কোথায় জিতল বাংলাদেশ?

১৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নব্বই দশকের আলোচিত নায়িকা বনশ্রী নিঃসঙ্গেই শেষ নিঃশ্বাস ত্যাগ করলেন
নব্বই দশকের আলোচিত নায়িকা বনশ্রী নিঃসঙ্গেই শেষ নিঃশ্বাস ত্যাগ করলেন

১০ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

সৌদি যুবরাজকে যা বললেন ইরানের প্রেসিডেন্ট
সৌদি যুবরাজকে যা বললেন ইরানের প্রেসিডেন্ট

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দোহায় হামলা চালানোয় নেতানিয়াহুকে শাস্তি পেতেই হবে, হুঁশিয়ারি কাতারের
দোহায় হামলা চালানোয় নেতানিয়াহুকে শাস্তি পেতেই হবে, হুঁশিয়ারি কাতারের

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশের সঙ্গে সম্পর্ক বজায় রাখতে ভারত অঙ্গীকারবদ্ধ : হাইকমিশনার
বাংলাদেশের সঙ্গে সম্পর্ক বজায় রাখতে ভারত অঙ্গীকারবদ্ধ : হাইকমিশনার

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইয়েমেনের বন্দরে ইসরায়েলের বিমান হামলা
ইয়েমেনের বন্দরে ইসরায়েলের বিমান হামলা

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রমজানের আগেই নির্বাচন হবে : প্রধান উপদেষ্টা
রমজানের আগেই নির্বাচন হবে : প্রধান উপদেষ্টা

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রিয়াদে ইরানের শীর্ষ নিরাপত্তা কর্মকর্তার বৈঠক
রিয়াদে ইরানের শীর্ষ নিরাপত্তা কর্মকর্তার বৈঠক

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেশের বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভ বাড়ল
দেশের বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভ বাড়ল

১৯ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ছেলের বন্ধুরা আমাকে ‘দিদি’ বলে ডাকে: শ্রাবন্তী
ছেলের বন্ধুরা আমাকে ‘দিদি’ বলে ডাকে: শ্রাবন্তী

২২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ইসরায়েলের পরবর্তী লক্ষ্য কি তুরস্ক?
ইসরায়েলের পরবর্তী লক্ষ্য কি তুরস্ক?

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৭ সেপ্টেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৭ সেপ্টেম্বর)

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
রাজনীতিতে উত্তাপ চায় না বিএনপি
রাজনীতিতে উত্তাপ চায় না বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

বগুড়ায় হচ্ছে নদীবন্দর
বগুড়ায় হচ্ছে নদীবন্দর

নগর জীবন

এটি সরকারি স্কুল!
এটি সরকারি স্কুল!

নগর জীবন

প্রধান উপদেষ্টার অনুরোধ এবং এক-এগারোর বিস্ফোরণ
প্রধান উপদেষ্টার অনুরোধ এবং এক-এগারোর বিস্ফোরণ

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

মাঠে বিএনপিসহ অন্য দলের নেতারা
মাঠে বিএনপিসহ অন্য দলের নেতারা

নগর জীবন

বিএনপির প্রার্থী হতে চান পাঁচ নেতা
বিএনপির প্রার্থী হতে চান পাঁচ নেতা

নগর জীবন

চালের মূল্যবৃদ্ধিতে সাধন ফর্মুলা
চালের মূল্যবৃদ্ধিতে সাধন ফর্মুলা

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপির বিরুদ্ধে একটি পক্ষ ষড়যন্ত্র করছে
বিএনপির বিরুদ্ধে একটি পক্ষ ষড়যন্ত্র করছে

নগর জীবন

বেশি কষ্টে নগর দরিদ্ররা
বেশি কষ্টে নগর দরিদ্ররা

পেছনের পৃষ্ঠা

নির্বাহী আদেশে দল নিষিদ্ধ করা সমর্থন করি না
নির্বাহী আদেশে দল নিষিদ্ধ করা সমর্থন করি না

প্রথম পৃষ্ঠা

সিলেটে চোখ রাঙাচ্ছে বন্যা
সিলেটে চোখ রাঙাচ্ছে বন্যা

পেছনের পৃষ্ঠা

ব্যতিক্রমী ইকোসিস্টেম বিদ্যুৎ কেন্দ্র এলাকায়
ব্যতিক্রমী ইকোসিস্টেম বিদ্যুৎ কেন্দ্র এলাকায়

পেছনের পৃষ্ঠা

অতিরিক্ত সচিবসহ ছয়জনের বিরুদ্ধে দুদকের মামলা
অতিরিক্ত সচিবসহ ছয়জনের বিরুদ্ধে দুদকের মামলা

পেছনের পৃষ্ঠা

সৌদি যুবরাজকে যা বললেন ইরানের প্রেসিডেন্ট
সৌদি যুবরাজকে যা বললেন ইরানের প্রেসিডেন্ট

পূর্ব-পশ্চিম

কষ্টিপাথরের মূর্তিসহ আটক ২
কষ্টিপাথরের মূর্তিসহ আটক ২

দেশগ্রাম

সব প্রাথমিক বিদ্যালয়ে ধর্মীয় শিক্ষক নিয়োগ দিতে হবে
সব প্রাথমিক বিদ্যালয়ে ধর্মীয় শিক্ষক নিয়োগ দিতে হবে

নগর জীবন

ডাকসু নির্বাচন ও নেপালে সরকার পতন
ডাকসু নির্বাচন ও নেপালে সরকার পতন

সম্পাদকীয়

আওয়ামী লীগ সরকার শিক্ষাব্যবস্থা ধ্বংস করেছে
আওয়ামী লীগ সরকার শিক্ষাব্যবস্থা ধ্বংস করেছে

নগর জীবন

এনসিপি রাজশাহীর যুগ্ম সমন্বয়কের পদত্যাগ
এনসিপি রাজশাহীর যুগ্ম সমন্বয়কের পদত্যাগ

নগর জীবন

বাংলাদেশ ব্যাংকের নির্বাহী পরিচালক মেজবাউল হকের পদত্যাগ
বাংলাদেশ ব্যাংকের নির্বাহী পরিচালক মেজবাউল হকের পদত্যাগ

নগর জীবন

জাতিসংঘের সতর্কবার্তা
জাতিসংঘের সতর্কবার্তা

নগর জীবন

তিন মামলা থেকে অব্যাহতি পেলেন মেয়র ডা. শাহাদাত
তিন মামলা থেকে অব্যাহতি পেলেন মেয়র ডা. শাহাদাত

নগর জীবন

দ্বিতীয়বারের মতো মেরিনার হাতে আগা খান পদক
দ্বিতীয়বারের মতো মেরিনার হাতে আগা খান পদক

নগর জীবন

জাফলংয়ে নিখোঁজের এক সপ্তাহ পর পর্যটকের লাশ উদ্ধার
জাফলংয়ে নিখোঁজের এক সপ্তাহ পর পর্যটকের লাশ উদ্ধার

নগর জীবন

রাস্তার বেহাল দশা, জনদুর্ভোগ
রাস্তার বেহাল দশা, জনদুর্ভোগ

দেশগ্রাম

মার্কিনিদের মধ্যে বেড়েছে বিষণ্নতা
মার্কিনিদের মধ্যে বেড়েছে বিষণ্নতা

পূর্ব-পশ্চিম

শিল্পকলা একাডেমিতে নতুন মহাপরিচালক
শিল্পকলা একাডেমিতে নতুন মহাপরিচালক

নগর জীবন

গাজা সিটিতে ইসরায়েলের স্থল অভিযান, নিহত ৭৮
গাজা সিটিতে ইসরায়েলের স্থল অভিযান, নিহত ৭৮

পূর্ব-পশ্চিম

দুই ব্যবসায়ীকে জরিমানা
দুই ব্যবসায়ীকে জরিমানা

দেশগ্রাম