শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বৃহস্পতিবার, ০৭ ডিসেম্বর, ২০১৭ আপডেট:

ভেবেছিলাম বেঁচে থাকব না

হাফিজউদ্দিন আহমেদ, বীরবিক্রম
Not defined
প্রিন্ট ভার্সন
ভেবেছিলাম বেঁচে থাকব না

দীর্ঘ নয় মাস দেশের বিভিন্ন স্থানে পাকিস্তানি বাহিনীর বিরুদ্ধে তুমুল ও দুর্ধর্ষ যুদ্ধ পরিচালনার পর— ১৫ ডিসেম্বর আমাদের কমান্ডার এসে জানালেন আগামীকাল ১৬ ডিসেম্বর পাক বাহিনী আত্মসমর্পণ করবে। এ খবর পেয়ে আমরা উজ্জীবিত হলাম। ধারণা করেছিলাম যে, মুক্তিযুদ্ধ দীর্ঘদিন ধরে চলবে এবং আমাদের জীবদ্দশায় স্বাধীনতা আসবে না। স্বধীনতা দেখার জন্য বেঁচে থাকব না। কেননা আমার ব্যাটালিয়নের তিনজন অফিসার ইতিমধ্যেই শহীদ হয়েছেন। গৌরীপুরের যুদ্ধে আমাদের ক্যাপ্টেন মাহবুবুর রহমানসহ আরও ১২ জন যোদ্ধা শহীদ হন। অক্টোবরে সিলেটের ধলই সীমান্ত ফাঁড়ির যুদ্ধে আমাদের এক নম্বর ইস্ট বেঙ্গল পদাতিক বাহিনীর যোদ্ধা বীরশ্রেষ্ঠ হামিদুর রহমান শহীদ হন। মুক্তিযুদ্ধে আমাদের বাহিনীতেই বীরশ্রেষ্ঠ, বীরোত্তম, বীরবিক্রম ও বীরপ্রতীকসহ খেতাবধারীদের সংখ্যা সবচেয়ে বেশি। হতাহত মুক্তিযোদ্ধার সংখ্যাও আমাদের বাহিনীতেই বেশি।

আমাদের চোখের সামনে একটি স্বাধীন দেশ জন্ম নিল। আমরা এর জন্ম প্রক্রিয়ার সঙ্গে জড়িত ছিলাম। জনতার একজন হয়ে এই স্বাধীনতা যুদ্ধ করেছি, এ কথা ভেবে গর্বে বুক ভরে ওঠে। আজ আমরা একটি স্বাধীন দেশের অধিবাসী। কিন্তু অত্যন্ত দুঃখের বিষয়, যে স্বপ্ন বুকে ধারণ করে আমরা যুদ্ধ করেছিলাম— সেই স্বপ্নের বাস্তবায়ন আজও হয়নি। ১৯৭১ সালের মুক্তিযুদ্ধ ছিল, মূলত গণতন্ত্রের জন্যে যুদ্ধ। সেই গণতন্ত্র দেশ থেকে বিলীন হয়ে গিয়েছে। আমরা একটি অবরুদ্ধ জনপদে বসবাস করছি। যেখানে মানুষের মৌলিক কোনো অধিকার নেই। বিজয় দিবস কাছে এলে এটাই দুঃখবোধ হয়, মুক্তিযুদ্ধের যে চেতনা তা রাজনৈতিক দলসমূহের ব্যর্থতা, আপসকামিতার কারণে হয়ে গিয়েছে। আজকের রাজনীতি কেবলমাত্র ক্ষমতায় যাওয়ার কিংবা ক্ষমতায় থাকার রাজনীতি। জনকল্যাণের রাজনীতি অনেক আগেই বিদায় নিয়েছে বাংলাদেশ থেকে। রাজনীতির হয়েছে ব্যাপক দুর্বৃত্তায়ন। বিজয় দিবসকে সামনে রেখে একটাই কামনা— যে আদর্শ নিয়ে আমরা সেদিন মুক্তিযুদ্ধ করেছিলাম, তা যেন ভূলুণ্ঠিত না হয়। আমরা যেন গণতান্ত্রিক পরিবেশ ফিরে পাই এবং শোষণমুক্ত একটি সমাজ দেখে যেতে পারি। এটাই আমার একমাত্র চাওয়া।

১৯৭১ সালের মার্চে আমি ছিলাম যশোর ক্যান্টনমেন্টে ইস্ট বেঙ্গল ব্যাটালিয়নে। এখানে আমরা ছিলাম তিনজন বাঙালি অফিসার। এরমধ্যে ৩০ মার্চ পাকিস্তানি ব্রিগেড কমান্ডার এসে আমাদের নিরস্ত্র করার নির্দেশ দেন। এর আগেই চট্টগ্রাম, কুমিল্লা, সৈয়দপুর ও জয়দেবপুরসহ বিভিন্ন স্থানে আরও কয়েকটি ব্যাটালিয়ন বিদ্রোহ করেছিল। কিন্তু আমরা তা জানতাম না। আমাদের নিরস্ত্র করার নির্দেশ দেওয়ার পর সঙ্গে সঙ্গেই সকাল ৮টার মধ্যে আমাদের ব্যাটালিয়নের বাঙালি সৈন্যরা বিদ্রোহ করি। আমরা অস্ত্রাগার ভেঙে অস্ত্রশস্ত্র সংগ্রহ করে পাকিস্তানি সৈন্যদের ওপর গুলিবর্ষণ শুরু করি। পাকিস্তানি সৈন্যরা আশঙ্কা করত যে আমরা বিদ্রোহ করতে পারি। সে জন্য তারা আগে থেকেই প্রস্তুত ছিল। তারা মাত্র আধাঘণ্টার মধ্যে সংগঠিত হয়ে চারদিক থেকে ঘিরে ফেলে আমাদের ওপর গুলিবর্ষণ শুরু করে। প্রায় আট ঘণ্টা গোলাগুলির পর আমরা সেখান থেকে বেরিয়ে চৌগাছার দিকে চলে যাই, সেখানে সংঘবদ্ধ হওয়ার চেষ্টা করি। মাত্র ২০০ সৈন্য সঙ্গে নিয়ে আমি ওই বিদ্রোহ করেছিলাম। কিন্তু সেখানেও পাকিস্তানি সৈন্যরা আমাদের ঘিরে ফেলে গুলিবর্ষণ শুরু করে। এই গুলি বৃষ্টির মধ্য দিয়েই আমরা ছোট ছোট গ্রুপে তখন বেরিয়ে যাওয়ার চেষ্টা করি। সে সময় (৩০ মার্চ) লেফটেন্যান্ট আনোয়ার হোসেন গুলিবিদ্ধ হয়ে শাহাদাতবরণ করেন। আমি মনে করেছিলাম আমি একাই পাকিস্তান সেনাবাহিনীতে বিদ্রোহ করেছিলাম। কারণ আমি ৭ মার্চ দেশে ছিলাম না। নেতার ভাষণও শুনিনি, কিংবা ২৬ মার্চ জিয়াউর রহমানের স্বাধীনতার ঘোষণাও শুনিনি। সীমান্ত এলাকায় প্রশিক্ষণ নিয়ে ব্যস্ত ছিলাম। রেডিও ছিল না আমার কাছে। এ কারণে আগের ঘটনাগুলো জানতাম না। আমি এপ্রিলের শেষ সপ্তাহ পর্যন্ত বেনাপোলে অবস্থান করি। তখন জেনারেল ওসমানি আমাদের রক্ষণ ব্যূহ পরিদর্শন করেন এবং আমার সঙ্গে থাকা দুইশ সৈনিকের সঙ্গে আরও ছয়শ সৈন্য যুক্ত করার নির্দেশ দেন। তখন আমি অত্র এলাকার ইয়ুথ ক্যাম্প থেকে স্কুল কলেজের ছাত্র-জনতা, ব্যবসায়ী, চাকরিজীবী বিভিন্ন শ্রেণিপেশার আরও ছয়শ যুবককে আমার বাহিনীতে ভর্তি করি। নতুন যোগ দেওয়া যোদ্ধাদের এক মাস প্রশিক্ষণ নেওয়ার পর অস্ত্র চালনায় পারদর্শী হয়ে ওঠে। এরপর আমরা ময়মনসিংহে গিয়ে বেশ কয়েকটি অপারেশন পরিচালনা করি। তখন আমাদের ভারতের মেঘালয়ের তেল ঢালা নামক দুর্গম পাহাড়ি এলাকায় নিয়ে যাওয়া হয়। আমরা সেখানে তাদের ট্রেনিং দেই। আমার এটি ছিল দেশের পদাতিক বাহিনীর ১ নম্বর ব্যাটালিয়ন। এরপর প্রথম, তৃতীয় ও অষ্টম ইস্ট বেঙ্গল— এই তিনটি ব্যাটালিয়ন নিয়ে গঠিত হয় বাংলাদেশের প্রথম ইস্ট বেঙ্গল পদাতিক বাহিনী জেড ফোর্স। যার নেতৃত্বে ছিলেন জিয়াউর রহমান।

আমরা আরও শক্তিশালী অবস্থান গ্রহণ করি। বিভিন্ন স্থানে যুদ্ধ ও অভিযান চালাই। তার মধ্যে সবচেয়ে ভয়াবহ যুদ্ধটি হয় ৩১ জুলাই কামালপুরে। সেদিন দুটি কোম্পানি নিয়ে প্রথমে আমরা কামালপুর বিওপিতে পাকিস্তানি বাহিনীর ওপর আক্রমণ চালাই। কিন্তু তারা আমাদের চেয়ে অনেক শক্তিশালী ছিল। তাদের গোলন্দাজ বাহিনীর সাপোর্ট ছিল। আমরা মাইল ফিল্ড-কাঁটাতার অতিক্রম করে তাদের ওপর আক্রমণ করি। এ যুদ্ধে আমার বন্ধু ক্যাপ্টেন বীরোত্তম সালাহউদ্দিন শহীদ হন। দুইশজন সৈন্য নিয়ে পরিচালিত এই যুদ্ধে প্রায় একশজনই হতাহত হই। আমি নিজেও আহত হয়েছিলাম। পরে কিছুদিন এলাকায় অবস্থান ধরে রাখার পরও ক্ষয়ক্ষতির পরে আমাদের সেখান থেকে পিছিয়ে আসতে হয়। অক্টোবর মাসের শেষের দিকে আমাদের সিলেটে নিয়ে যাওয়া হয়।

সিলেটে আমরা জকিগঞ্জে পাকিস্তানি সেনাবাহিনীর বিরুদ্ধে আবারও একটি যুদ্ধ পরিচালনা করি। সে যুদ্ধে পাকি সেনাদের অস্ত্রশস্ত্র বেশি থাকলেও সমর কৌশলে আমি ব্র্যাভো বাহিনী নিয়ে এগিয়ে যাই এবং তাদের পরাস্ত করি। সেখান থেকে আমরা পাকিস্তানি বাহিনীর ১০ জন প্যারা মিলিটারি কমান্ডারকে বন্দী করি। এরপর শত্রু বাহিনী পিছু হঠতে থাকে আমরাও তাদের অনুসরণ করতে থাকি। ২৮ নভেম্বর জকিগঞ্জের গৌরীপুরে আমরা রক্ষাব্যূহ স্থাপন করি। খুব ভোরে পাকিস্তানের ৩১ বেঙ্গল রেজিমেন্ট আমাদের ওপর আক্রমণ চালায়। সে যুদ্ধে শত্রুর মেজর সরোয়ারসহ প্রায় ৫০ জন পাকিস্তানি সৈন্য নিহত হয় এবং ৩৬ জনকে আমরা বন্দী করি। এই গৌরীপুরের ওই যুদ্ধের পর পাকিস্তানি সেনাদের মনোবল ভেঙে পড়ে। তারা সিলেট শহরের দিকে পালাতে থাকে। আমরা তাদের অনুসরণ করে চা বাগানের ভিতর দিয়ে সিলেটের দিকে অগ্রসর হই। ১৪ নভেম্বর সিলেট শহরের প্রান্তসীমায় পৌঁছে গেলাম। চা বাগানের সীমানা পেরিয়ে সামনে আমরা একটি সাদা বিল্ডিং দেখতে পেলাম। পরে জানলাম যে, এটি এমসি কলেজের প্রিন্সিপালের বাসভবন। সে মুহূর্তে যুদ্ধ চলছিল। সিলেট শহর থেকে ৮ মাইল দূরে খাদিমনগরে। আমরা সবার আগে, মিত্র বাহিনীরও আগে সিলেট শহরে প্রবেশ করি। ১৩ ডিসেম্বর পাকিস্তানি বাহিনী আমাদের অবস্থানের ওপর আক্রমণ চালায়। ১৪ ডিসেম্বর পাক বাহিনী সিলেট এমসি কলেজের প্রিন্সিপালের বাসভবনের রক্ষণব্যূহ থেকে নেমে এসে আমাদের অবস্থানের ওপরে আক্রমণ চালায়। সারাদিনের সে যুদ্ধে তাদের ৪০ জন সৈন্য নিহত হয় এবং আমাদেরও ১৪ জন সৈন্য শহীদ হন। সে যুদ্ধে আমাদের প্রিয় সুবেদার মেজর ফয়েজও শাহাদাতবরণ করেন। ১৫ ডিসেম্বর সকালে পাকিস্তানি বাহিনী আবারও যখন আমাদের ওপর আক্রমণের প্রস্তুতি নিচ্ছিল, সে সময় আমাদের সঙ্গে ভারতীয় গোলন্দাজ বাহিনীর একজন মেজর ছিলেন। ঘন জঙ্গলের কারণে তার বেতার যন্ত্র কাজ করছিল না। সিলেট শহরে পৌঁছার সঙ্গে সঙ্গে যন্ত্রটি আবার সচল হয়। তার মাধ্যমে আমি পাকিস্তানি বাহিনীর রক্ষণব্যূহে বিমান হামলা করার অনুরোধ জানাই। এরপর ভারতীয় বিমান বাহিনীর দুটি ফাইটার জেট এসে তাদের অবস্থানের ওপর রকেট নিক্ষেপ করে। পাকিস্তানিরা তখন নিশ্চুপ হয়ে যায়। তখন তারা আত্মসমর্পণের আগ্রহ ব্যক্ত করে।

এই বিভাগের আরও খবর
যুক্তরাষ্ট্র থেকে বিএনপি নেতা সাধনকে হত্যা
যুক্তরাষ্ট্র থেকে বিএনপি নেতা সাধনকে হত্যা
হাসিনার সম্পদের তথ্য গোপনে করার কিছু নেই
হাসিনার সম্পদের তথ্য গোপনে করার কিছু নেই
কারফিউ জারি ইন্টারনেট ব্ল্যাক আউটের দিন
কারফিউ জারি ইন্টারনেট ব্ল্যাক আউটের দিন
ক্ষমতাপ্রেমীরা দেশে আগুন জ্বালিয়ে রাখছে
ক্ষমতাপ্রেমীরা দেশে আগুন জ্বালিয়ে রাখছে
আরেকটি গণ অভ্যুত্থানের জন্য প্রস্তুতি নিন
আরেকটি গণ অভ্যুত্থানের জন্য প্রস্তুতি নিন
শহরজুড়ে বিএনপির মৌনমিছিল
শহরজুড়ে বিএনপির মৌনমিছিল
ভারতের সুরক্ষায় পশ্চিমবঙ্গ খুবই ক্ষতিকারক
ভারতের সুরক্ষায় পশ্চিমবঙ্গ খুবই ক্ষতিকারক
গোপালগঞ্জে গোয়েন্দা ব্যর্থতা ছিল
গোপালগঞ্জে গোয়েন্দা ব্যর্থতা ছিল
জনগণের সম্মতি নিয়ে নির্বাচন করতে হবে
জনগণের সম্মতি নিয়ে নির্বাচন করতে হবে
জুলাই সনদ না হলে দায় সরকারের
জুলাই সনদ না হলে দায় সরকারের
বাংলাদেশের প্রশংসা স্পেসএক্সের ভাইস প্রেসিডেন্টের
বাংলাদেশের প্রশংসা স্পেসএক্সের ভাইস প্রেসিডেন্টের
বড় ধাক্কার মুখে রাজস্ব খাত
বড় ধাক্কার মুখে রাজস্ব খাত
সর্বশেষ খবর
ভারতীয় ক্রিকেট বোর্ডের বার্ষিক আয় প্রায় ১০ হাজার কোটি রুপি
ভারতীয় ক্রিকেট বোর্ডের বার্ষিক আয় প্রায় ১০ হাজার কোটি রুপি

১ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

শহীদ মুগ্ধকে নিয়ে ফেসবুকে ভাই স্নিগ্ধের আবেগময় স্মৃতিচারণা
শহীদ মুগ্ধকে নিয়ে ফেসবুকে ভাই স্নিগ্ধের আবেগময় স্মৃতিচারণা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শিশুদের মনোজগতে ভার্চুয়াল থাবা
শিশুদের মনোজগতে ভার্চুয়াল থাবা

১ ঘণ্টা আগে | অন্যান্য

শেষ হলো বিয়ার সামিট এবং ন্যাশনাল সেমিকন্ডাক্টর সিম্পোজিয়াম
শেষ হলো বিয়ার সামিট এবং ন্যাশনাল সেমিকন্ডাক্টর সিম্পোজিয়াম

২ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

উন্নয়ন টেকসই করতে ভালো অর্থনৈতিক অনুশীলন বজায় রাখার আহ্বান বাণিজ্য উপদেষ্টার
উন্নয়ন টেকসই করতে ভালো অর্থনৈতিক অনুশীলন বজায় রাখার আহ্বান বাণিজ্য উপদেষ্টার

২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

চোটে জিম্বাবুয়ে সিরিজ থেকে ছিটকে গেলেন ফিলিপস
চোটে জিম্বাবুয়ে সিরিজ থেকে ছিটকে গেলেন ফিলিপস

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আজ জামায়াতের মহাসমাবেশ, প্রস্তুত সোহরাওয়ার্দী
আজ জামায়াতের মহাসমাবেশ, প্রস্তুত সোহরাওয়ার্দী

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

অক্টোবরে আফগানিস্তানের সঙ্গে টি-টোয়েন্টি সিরিজ খেলবে বাংলাদেশ
অক্টোবরে আফগানিস্তানের সঙ্গে টি-টোয়েন্টি সিরিজ খেলবে বাংলাদেশ

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৯ জুলাই)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৯ জুলাই)

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চেলসি ছেড়ে আর্সেনালে তারকা ফরোয়ার্ড
চেলসি ছেড়ে আর্সেনালে তারকা ফরোয়ার্ড

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বৈষম্য সংস্কৃতির শত্রু দারিদ্র্যও
বৈষম্য সংস্কৃতির শত্রু দারিদ্র্যও

৪ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

নিউজিল্যান্ডের কাছে পাত্তাই পেল না জিম্বাবুয়ে
নিউজিল্যান্ডের কাছে পাত্তাই পেল না জিম্বাবুয়ে

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সেন্টমার্টিনে এক লাখ ৪০ ইয়াবাসহ গ্রেফতার ১৭
সেন্টমার্টিনে এক লাখ ৪০ ইয়াবাসহ গ্রেফতার ১৭

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

এনসিপির ‘মার্চ টু গোপালগঞ্জ’ খতিয়ে দেখা দরকার : এ্যানি
এনসিপির ‘মার্চ টু গোপালগঞ্জ’ খতিয়ে দেখা দরকার : এ্যানি

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

‘বিএনপি অধিকার আদায়ের রাজনীতি করে’
‘বিএনপি অধিকার আদায়ের রাজনীতি করে’

৬ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

১৩ হাজার রানের মাইলফলক স্পর্শ বাটলারের
১৩ হাজার রানের মাইলফলক স্পর্শ বাটলারের

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

জয়পুরহাটে ৫ কিলোমিটার প্রতীকী ম্যারাথন প্রতিযোগিতা
জয়পুরহাটে ৫ কিলোমিটার প্রতীকী ম্যারাথন প্রতিযোগিতা

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সিদ্ধিরগঞ্জে চুরির টাকা ভাগাভাগি নিয়ে যুবককে হত্যার অভিযোগ, গ্রেফতার ১
সিদ্ধিরগঞ্জে চুরির টাকা ভাগাভাগি নিয়ে যুবককে হত্যার অভিযোগ, গ্রেফতার ১

৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

রংপুরে অবৈধ আগ্নেয়াস্ত্র উদ্ধার, গ্রেফতার ২
রংপুরে অবৈধ আগ্নেয়াস্ত্র উদ্ধার, গ্রেফতার ২

৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

জুলাই গণহত্যার বিচারের দাবিতে দেশব্যাপী খেলাফত মজলিসের বিক্ষোভ
জুলাই গণহত্যার বিচারের দাবিতে দেশব্যাপী খেলাফত মজলিসের বিক্ষোভ

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সিলেটে বিএনপির মৌন মিছিল ও সমাবেশ
সিলেটে বিএনপির মৌন মিছিল ও সমাবেশ

৭ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

জুলাই গণঅভ্যুত্থানের শহীদদের স্মরণে নবীউল্লাহ নবীর নেতৃত্বে মৌন মিছিল
জুলাই গণঅভ্যুত্থানের শহীদদের স্মরণে নবীউল্লাহ নবীর নেতৃত্বে মৌন মিছিল

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

রংপুর মহানগর বিএনপির মৌন মিছিল
রংপুর মহানগর বিএনপির মৌন মিছিল

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নীলফামারীতে বিএনপির মৌন মিছিল
নীলফামারীতে বিএনপির মৌন মিছিল

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রাজবাড়ীতে শহীদ গণির স্মরণসভা ও দোয়া মাহফিল
রাজবাড়ীতে শহীদ গণির স্মরণসভা ও দোয়া মাহফিল

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মসজিদ ব্যবস্থাপনা নীতিমালা দ্রুত গেজেট আকারে প্রকাশ করা হবে : ধর্ম উপদেষ্টা
মসজিদ ব্যবস্থাপনা নীতিমালা দ্রুত গেজেট আকারে প্রকাশ করা হবে : ধর্ম উপদেষ্টা

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আবার দেশকে গভীর সংকটে নিপতিত করার ষড়যন্ত্র চলছে : প্রিন্স
আবার দেশকে গভীর সংকটে নিপতিত করার ষড়যন্ত্র চলছে : প্রিন্স

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

উলভসের হল অব ফেমে জায়গা পেলেন জটা
উলভসের হল অব ফেমে জায়গা পেলেন জটা

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কুলাউড়া সীমান্তে ৩ বাংলাদেশিকে ধরে নিয়ে যাওয়ার অভিযোগ বিএসএফের বিরুদ্ধে
কুলাউড়া সীমান্তে ৩ বাংলাদেশিকে ধরে নিয়ে যাওয়ার অভিযোগ বিএসএফের বিরুদ্ধে

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় হাতকড়াসহ আসামির পলায়ন
ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় হাতকড়াসহ আসামির পলায়ন

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
চার গোষ্ঠী মিলে গঠন করেছে সাবমেরিন ক্যাবল কনসোর্টিয়াম : পিনাকী
চার গোষ্ঠী মিলে গঠন করেছে সাবমেরিন ক্যাবল কনসোর্টিয়াম : পিনাকী

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিনামূল্যে ১ জিবি ইন্টারনেট মিলবে আজ, পাবেন যেভাবে
বিনামূল্যে ১ জিবি ইন্টারনেট মিলবে আজ, পাবেন যেভাবে

১৮ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

কনসার্টে সিইও-র সাথে এইচআর প্রধানের ‘পরকীয়া’! ভাইরাল ভিডিও স্ত্রীর হাতে
কনসার্টে সিইও-র সাথে এইচআর প্রধানের ‘পরকীয়া’! ভাইরাল ভিডিও স্ত্রীর হাতে

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যেদিন শেখ মুজিবের কবর জিয়ারত করেছিলেন তারেক রহমান
যেদিন শেখ মুজিবের কবর জিয়ারত করেছিলেন তারেক রহমান

১১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভারতের তেল শোধনাগারের ওপর ইইউর নিষেধাজ্ঞা
ভারতের তেল শোধনাগারের ওপর ইইউর নিষেধাজ্ঞা

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সরকারের কোলে একদল, কাঁধে আরেক দল : মির্জা আব্বাস
সরকারের কোলে একদল, কাঁধে আরেক দল : মির্জা আব্বাস

৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মসজিদ ব্যবস্থাপনা নীতিমালা দ্রুত গেজেট আকারে প্রকাশ করা হবে: ধর্ম উপদেষ্টা
মসজিদ ব্যবস্থাপনা নীতিমালা দ্রুত গেজেট আকারে প্রকাশ করা হবে: ধর্ম উপদেষ্টা

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাশিয়া ইউক্রেনকে এক হাজার সেনার মরদেহ হস্তান্তর করেছে
রাশিয়া ইউক্রেনকে এক হাজার সেনার মরদেহ হস্তান্তর করেছে

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

স্বৈরাচার হাসিনাকে দেশছাড়া করা শক্তিকে আগামীতেও ঐক্যবদ্ধ থাকতে হবে: রাষ্ট্রদূত মুশফিক
স্বৈরাচার হাসিনাকে দেশছাড়া করা শক্তিকে আগামীতেও ঐক্যবদ্ধ থাকতে হবে: রাষ্ট্রদূত মুশফিক

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হামজা ও শমিতকে ছাড়াই নেপাল সফরে বাংলাদেশ
হামজা ও শমিতকে ছাড়াই নেপাল সফরে বাংলাদেশ

১৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শসার দামে সেঞ্চুরি, বেড়েছে সবজি ও মুরগি দাম
শসার দামে সেঞ্চুরি, বেড়েছে সবজি ও মুরগি দাম

১৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

এনসিপির ‘মার্চ টু গোপালগঞ্জ’ খতিয়ে দেখা দরকার : এ্যানি
এনসিপির ‘মার্চ টু গোপালগঞ্জ’ খতিয়ে দেখা দরকার : এ্যানি

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ইউক্রেনের নতুন প্রধানমন্ত্রী ইউলিয়া
ইউক্রেনের নতুন প্রধানমন্ত্রী ইউলিয়া

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সিরিয়ায় ইসরায়েলের হামলা ‘অগ্রহণযোগ্য’: এরদোয়ান
সিরিয়ায় ইসরায়েলের হামলা ‘অগ্রহণযোগ্য’: এরদোয়ান

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশে জাতিসংঘের মানবাধিকার মিশনের কার্যক্রম শুরু
বাংলাদেশে জাতিসংঘের মানবাধিকার মিশনের কার্যক্রম শুরু

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভিসায় তথ্য গোপন করলে যুক্তরাষ্ট্রে প্রবেশে আজীবন নিষেধাজ্ঞা
ভিসায় তথ্য গোপন করলে যুক্তরাষ্ট্রে প্রবেশে আজীবন নিষেধাজ্ঞা

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ড্রোন দিয়ে পরিষ্কার করা হচ্ছে মাউন্ট এভারেস্টের আবর্জনা
ড্রোন দিয়ে পরিষ্কার করা হচ্ছে মাউন্ট এভারেস্টের আবর্জনা

১৮ ঘণ্টা আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

বাংলাদেশে স্টারলিংক কার্যক্রমের প্রশংসা স্পেসএক্স'র ভাইস প্রেসিডেন্টের
বাংলাদেশে স্টারলিংক কার্যক্রমের প্রশংসা স্পেসএক্স'র ভাইস প্রেসিডেন্টের

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সামনে আরেকটি লড়াই আসছে : নাহিদ ইসলাম
সামনে আরেকটি লড়াই আসছে : নাহিদ ইসলাম

১১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মসজিদ ব্যবস্থাপনা নীতিমালা দ্রুত গেজেট আকারে প্রকাশ করা হবে : ধর্ম উপদেষ্টা
মসজিদ ব্যবস্থাপনা নীতিমালা দ্রুত গেজেট আকারে প্রকাশ করা হবে : ধর্ম উপদেষ্টা

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গোপালগঞ্জে কারফিউয়ের সময় আরও বাড়ল
গোপালগঞ্জে কারফিউয়ের সময় আরও বাড়ল

১০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গর্ভে থাকা অবস্থায়ই বিক্রির চুক্তি, শিশু পাচারের ভয়ংকর চিত্র
গর্ভে থাকা অবস্থায়ই বিক্রির চুক্তি, শিশু পাচারের ভয়ংকর চিত্র

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মার্কিন কূটনীতিকদের বিদেশি নির্বাচন নিয়ে মতামত না দিতে নির্দেশ
মার্কিন কূটনীতিকদের বিদেশি নির্বাচন নিয়ে মতামত না দিতে নির্দেশ

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৮ জুলাই)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৮ জুলাই)

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ব্যাংকিং খাত উচ্চঝুঁকিতে
ব্যাংকিং খাত উচ্চঝুঁকিতে

১৮ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

গোপালগঞ্জে ৭৫ জনের নামে পুলিশের মামলা, অজ্ঞাত আসামি ৪০০
গোপালগঞ্জে ৭৫ জনের নামে পুলিশের মামলা, অজ্ঞাত আসামি ৪০০

১৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চূড়ান্ত সংগ্রামের ঘোষণা দিয়েছিলেন তারেক রহমান : রিজভী
চূড়ান্ত সংগ্রামের ঘোষণা দিয়েছিলেন তারেক রহমান : রিজভী

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

চলতি মাসে জুলাই সনদ না হলে দায় সরকার আর ঐকমত্য কমিশনের : সালাহউদ্দিন
চলতি মাসে জুলাই সনদ না হলে দায় সরকার আর ঐকমত্য কমিশনের : সালাহউদ্দিন

৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বড় জয়ে দক্ষিণ আফ্রিকা সফর শুরু বাংলাদেশের যুবাদের
বড় জয়ে দক্ষিণ আফ্রিকা সফর শুরু বাংলাদেশের যুবাদের

২০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

এমবাপ্পের বকশিশ পেয়ে বিপদে ৫ পুলিশ কর্মকর্তা
এমবাপ্পের বকশিশ পেয়ে বিপদে ৫ পুলিশ কর্মকর্তা

১৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

প্রিন্ট সর্বাধিক
রোগী নেই দেড় হাজার কোটি টাকার হাসপাতালে
রোগী নেই দেড় হাজার কোটি টাকার হাসপাতালে

পেছনের পৃষ্ঠা

বিএনপিতে শুদ্ধি অভিযান
বিএনপিতে শুদ্ধি অভিযান

প্রথম পৃষ্ঠা

গোপালগঞ্জজুড়ে গ্রেপ্তার আতঙ্ক
গোপালগঞ্জজুড়ে গ্রেপ্তার আতঙ্ক

প্রথম পৃষ্ঠা

কুড়িয়ে পাওয়া ১৫ লাখ টাকা ফেরত দিলেন চালক
কুড়িয়ে পাওয়া ১৫ লাখ টাকা ফেরত দিলেন চালক

পেছনের পৃষ্ঠা

কুমিল্লায় এক খন্ড হংকং নগরীর গল্প!
কুমিল্লায় এক খন্ড হংকং নগরীর গল্প!

শনিবারের সকাল

অপরাজিত থাকার প্রত্যাশা আফঈদাদের
অপরাজিত থাকার প্রত্যাশা আফঈদাদের

মাঠে ময়দানে

আজকের ভগ্যচক্র
আজকের ভগ্যচক্র

আজকের রাশি

এপিএসের পোষা বিড়াল যখন মন্ত্রী
এপিএসের পোষা বিড়াল যখন মন্ত্রী

প্রথম পৃষ্ঠা

বড় ধাক্কার মুখে রাজস্ব খাত
বড় ধাক্কার মুখে রাজস্ব খাত

প্রথম পৃষ্ঠা

জুলাই গণ অভ্যুত্থান স্মরণে প্রতীকী ম্যারাথন
জুলাই গণ অভ্যুত্থান স্মরণে প্রতীকী ম্যারাথন

মাঠে ময়দানে

আমাদের কালের মিষ্টি নায়িকা কবরী
আমাদের কালের মিষ্টি নায়িকা কবরী

শোবিজ

জনগণের সম্মতি নিয়ে নির্বাচন করতে হবে
জনগণের সম্মতি নিয়ে নির্বাচন করতে হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

নেপালের বিপক্ষে প্রীতি ম্যাচে খেলবেন না
নেপালের বিপক্ষে প্রীতি ম্যাচে খেলবেন না

মাঠে ময়দানে

ব্যাটিংয়ে কাইলি মায়ার্স বোলিংয়ে খালেদ
ব্যাটিংয়ে কাইলি মায়ার্স বোলিংয়ে খালেদ

মাঠে ময়দানে

ভুটানে সাবিনা-ঋতুপর্ণার ডাবল হ্যাটট্রিক
ভুটানে সাবিনা-ঋতুপর্ণার ডাবল হ্যাটট্রিক

মাঠে ময়দানে

যুবাদের সিরিজ জয়ের ম্যাচ আজ
যুবাদের সিরিজ জয়ের ম্যাচ আজ

মাঠে ময়দানে

সবজি মুরগির দাম চড়া নাগালের বাইরে ইলিশ
সবজি মুরগির দাম চড়া নাগালের বাইরে ইলিশ

পেছনের পৃষ্ঠা

বন্ধুর স্বপ্ন পূরণে ‘আগুনের পরশমণি’
বন্ধুর স্বপ্ন পূরণে ‘আগুনের পরশমণি’

শোবিজ

পরিকল্পিতভাবে অশান্ত করা হচ্ছে দেশ
পরিকল্পিতভাবে অশান্ত করা হচ্ছে দেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

গোপালগঞ্জে গোয়েন্দা ব্যর্থতা ছিল
গোপালগঞ্জে গোয়েন্দা ব্যর্থতা ছিল

প্রথম পৃষ্ঠা

ব্যাংকঋণ যাচ্ছে সরকারি বন্ডে
ব্যাংকঋণ যাচ্ছে সরকারি বন্ডে

পেছনের পৃষ্ঠা

পাঁচ চলচ্চিত্রে আফজাল হোসেন
পাঁচ চলচ্চিত্রে আফজাল হোসেন

শোবিজ

নান্দনিক নওয়াববাড়ি মসজিদ
নান্দনিক নওয়াববাড়ি মসজিদ

শনিবারের সকাল

মোমেন্টাম ধরে রাখতে চান টাইগাররা
মোমেন্টাম ধরে রাখতে চান টাইগাররা

মাঠে ময়দানে

শান্তির নীড় মাটির ঘর
শান্তির নীড় মাটির ঘর

পেছনের পৃষ্ঠা

১৩ হাজারি ক্লাবে বাটলার
১৩ হাজারি ক্লাবে বাটলার

মাঠে ময়দানে

কক্সবাজারে অপহৃত তিন কিশোর উদ্ধার
কক্সবাজারে অপহৃত তিন কিশোর উদ্ধার

নগর জীবন

অবসর শেষে মৎস্য খামার
অবসর শেষে মৎস্য খামার

শনিবারের সকাল

হাসিনার সম্পদের তথ্য গোপনে করার কিছু নেই
হাসিনার সম্পদের তথ্য গোপনে করার কিছু নেই

প্রথম পৃষ্ঠা

আজ জামায়াতের মহাসমাবেশ, প্রস্তুত সোহরাওয়ার্দী
আজ জামায়াতের মহাসমাবেশ, প্রস্তুত সোহরাওয়ার্দী

পেছনের পৃষ্ঠা