শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বৃহস্পতিবার, ০৭ ডিসেম্বর, ২০১৭ আপডেট:

ভেবেছিলাম বেঁচে থাকব না

হাফিজউদ্দিন আহমেদ, বীরবিক্রম
Not defined
প্রিন্ট ভার্সন
ভেবেছিলাম বেঁচে থাকব না

দীর্ঘ নয় মাস দেশের বিভিন্ন স্থানে পাকিস্তানি বাহিনীর বিরুদ্ধে তুমুল ও দুর্ধর্ষ যুদ্ধ পরিচালনার পর— ১৫ ডিসেম্বর আমাদের কমান্ডার এসে জানালেন আগামীকাল ১৬ ডিসেম্বর পাক বাহিনী আত্মসমর্পণ করবে। এ খবর পেয়ে আমরা উজ্জীবিত হলাম। ধারণা করেছিলাম যে, মুক্তিযুদ্ধ দীর্ঘদিন ধরে চলবে এবং আমাদের জীবদ্দশায় স্বাধীনতা আসবে না। স্বধীনতা দেখার জন্য বেঁচে থাকব না। কেননা আমার ব্যাটালিয়নের তিনজন অফিসার ইতিমধ্যেই শহীদ হয়েছেন। গৌরীপুরের যুদ্ধে আমাদের ক্যাপ্টেন মাহবুবুর রহমানসহ আরও ১২ জন যোদ্ধা শহীদ হন। অক্টোবরে সিলেটের ধলই সীমান্ত ফাঁড়ির যুদ্ধে আমাদের এক নম্বর ইস্ট বেঙ্গল পদাতিক বাহিনীর যোদ্ধা বীরশ্রেষ্ঠ হামিদুর রহমান শহীদ হন। মুক্তিযুদ্ধে আমাদের বাহিনীতেই বীরশ্রেষ্ঠ, বীরোত্তম, বীরবিক্রম ও বীরপ্রতীকসহ খেতাবধারীদের সংখ্যা সবচেয়ে বেশি। হতাহত মুক্তিযোদ্ধার সংখ্যাও আমাদের বাহিনীতেই বেশি।

আমাদের চোখের সামনে একটি স্বাধীন দেশ জন্ম নিল। আমরা এর জন্ম প্রক্রিয়ার সঙ্গে জড়িত ছিলাম। জনতার একজন হয়ে এই স্বাধীনতা যুদ্ধ করেছি, এ কথা ভেবে গর্বে বুক ভরে ওঠে। আজ আমরা একটি স্বাধীন দেশের অধিবাসী। কিন্তু অত্যন্ত দুঃখের বিষয়, যে স্বপ্ন বুকে ধারণ করে আমরা যুদ্ধ করেছিলাম— সেই স্বপ্নের বাস্তবায়ন আজও হয়নি। ১৯৭১ সালের মুক্তিযুদ্ধ ছিল, মূলত গণতন্ত্রের জন্যে যুদ্ধ। সেই গণতন্ত্র দেশ থেকে বিলীন হয়ে গিয়েছে। আমরা একটি অবরুদ্ধ জনপদে বসবাস করছি। যেখানে মানুষের মৌলিক কোনো অধিকার নেই। বিজয় দিবস কাছে এলে এটাই দুঃখবোধ হয়, মুক্তিযুদ্ধের যে চেতনা তা রাজনৈতিক দলসমূহের ব্যর্থতা, আপসকামিতার কারণে হয়ে গিয়েছে। আজকের রাজনীতি কেবলমাত্র ক্ষমতায় যাওয়ার কিংবা ক্ষমতায় থাকার রাজনীতি। জনকল্যাণের রাজনীতি অনেক আগেই বিদায় নিয়েছে বাংলাদেশ থেকে। রাজনীতির হয়েছে ব্যাপক দুর্বৃত্তায়ন। বিজয় দিবসকে সামনে রেখে একটাই কামনা— যে আদর্শ নিয়ে আমরা সেদিন মুক্তিযুদ্ধ করেছিলাম, তা যেন ভূলুণ্ঠিত না হয়। আমরা যেন গণতান্ত্রিক পরিবেশ ফিরে পাই এবং শোষণমুক্ত একটি সমাজ দেখে যেতে পারি। এটাই আমার একমাত্র চাওয়া।

১৯৭১ সালের মার্চে আমি ছিলাম যশোর ক্যান্টনমেন্টে ইস্ট বেঙ্গল ব্যাটালিয়নে। এখানে আমরা ছিলাম তিনজন বাঙালি অফিসার। এরমধ্যে ৩০ মার্চ পাকিস্তানি ব্রিগেড কমান্ডার এসে আমাদের নিরস্ত্র করার নির্দেশ দেন। এর আগেই চট্টগ্রাম, কুমিল্লা, সৈয়দপুর ও জয়দেবপুরসহ বিভিন্ন স্থানে আরও কয়েকটি ব্যাটালিয়ন বিদ্রোহ করেছিল। কিন্তু আমরা তা জানতাম না। আমাদের নিরস্ত্র করার নির্দেশ দেওয়ার পর সঙ্গে সঙ্গেই সকাল ৮টার মধ্যে আমাদের ব্যাটালিয়নের বাঙালি সৈন্যরা বিদ্রোহ করি। আমরা অস্ত্রাগার ভেঙে অস্ত্রশস্ত্র সংগ্রহ করে পাকিস্তানি সৈন্যদের ওপর গুলিবর্ষণ শুরু করি। পাকিস্তানি সৈন্যরা আশঙ্কা করত যে আমরা বিদ্রোহ করতে পারি। সে জন্য তারা আগে থেকেই প্রস্তুত ছিল। তারা মাত্র আধাঘণ্টার মধ্যে সংগঠিত হয়ে চারদিক থেকে ঘিরে ফেলে আমাদের ওপর গুলিবর্ষণ শুরু করে। প্রায় আট ঘণ্টা গোলাগুলির পর আমরা সেখান থেকে বেরিয়ে চৌগাছার দিকে চলে যাই, সেখানে সংঘবদ্ধ হওয়ার চেষ্টা করি। মাত্র ২০০ সৈন্য সঙ্গে নিয়ে আমি ওই বিদ্রোহ করেছিলাম। কিন্তু সেখানেও পাকিস্তানি সৈন্যরা আমাদের ঘিরে ফেলে গুলিবর্ষণ শুরু করে। এই গুলি বৃষ্টির মধ্য দিয়েই আমরা ছোট ছোট গ্রুপে তখন বেরিয়ে যাওয়ার চেষ্টা করি। সে সময় (৩০ মার্চ) লেফটেন্যান্ট আনোয়ার হোসেন গুলিবিদ্ধ হয়ে শাহাদাতবরণ করেন। আমি মনে করেছিলাম আমি একাই পাকিস্তান সেনাবাহিনীতে বিদ্রোহ করেছিলাম। কারণ আমি ৭ মার্চ দেশে ছিলাম না। নেতার ভাষণও শুনিনি, কিংবা ২৬ মার্চ জিয়াউর রহমানের স্বাধীনতার ঘোষণাও শুনিনি। সীমান্ত এলাকায় প্রশিক্ষণ নিয়ে ব্যস্ত ছিলাম। রেডিও ছিল না আমার কাছে। এ কারণে আগের ঘটনাগুলো জানতাম না। আমি এপ্রিলের শেষ সপ্তাহ পর্যন্ত বেনাপোলে অবস্থান করি। তখন জেনারেল ওসমানি আমাদের রক্ষণ ব্যূহ পরিদর্শন করেন এবং আমার সঙ্গে থাকা দুইশ সৈনিকের সঙ্গে আরও ছয়শ সৈন্য যুক্ত করার নির্দেশ দেন। তখন আমি অত্র এলাকার ইয়ুথ ক্যাম্প থেকে স্কুল কলেজের ছাত্র-জনতা, ব্যবসায়ী, চাকরিজীবী বিভিন্ন শ্রেণিপেশার আরও ছয়শ যুবককে আমার বাহিনীতে ভর্তি করি। নতুন যোগ দেওয়া যোদ্ধাদের এক মাস প্রশিক্ষণ নেওয়ার পর অস্ত্র চালনায় পারদর্শী হয়ে ওঠে। এরপর আমরা ময়মনসিংহে গিয়ে বেশ কয়েকটি অপারেশন পরিচালনা করি। তখন আমাদের ভারতের মেঘালয়ের তেল ঢালা নামক দুর্গম পাহাড়ি এলাকায় নিয়ে যাওয়া হয়। আমরা সেখানে তাদের ট্রেনিং দেই। আমার এটি ছিল দেশের পদাতিক বাহিনীর ১ নম্বর ব্যাটালিয়ন। এরপর প্রথম, তৃতীয় ও অষ্টম ইস্ট বেঙ্গল— এই তিনটি ব্যাটালিয়ন নিয়ে গঠিত হয় বাংলাদেশের প্রথম ইস্ট বেঙ্গল পদাতিক বাহিনী জেড ফোর্স। যার নেতৃত্বে ছিলেন জিয়াউর রহমান।

আমরা আরও শক্তিশালী অবস্থান গ্রহণ করি। বিভিন্ন স্থানে যুদ্ধ ও অভিযান চালাই। তার মধ্যে সবচেয়ে ভয়াবহ যুদ্ধটি হয় ৩১ জুলাই কামালপুরে। সেদিন দুটি কোম্পানি নিয়ে প্রথমে আমরা কামালপুর বিওপিতে পাকিস্তানি বাহিনীর ওপর আক্রমণ চালাই। কিন্তু তারা আমাদের চেয়ে অনেক শক্তিশালী ছিল। তাদের গোলন্দাজ বাহিনীর সাপোর্ট ছিল। আমরা মাইল ফিল্ড-কাঁটাতার অতিক্রম করে তাদের ওপর আক্রমণ করি। এ যুদ্ধে আমার বন্ধু ক্যাপ্টেন বীরোত্তম সালাহউদ্দিন শহীদ হন। দুইশজন সৈন্য নিয়ে পরিচালিত এই যুদ্ধে প্রায় একশজনই হতাহত হই। আমি নিজেও আহত হয়েছিলাম। পরে কিছুদিন এলাকায় অবস্থান ধরে রাখার পরও ক্ষয়ক্ষতির পরে আমাদের সেখান থেকে পিছিয়ে আসতে হয়। অক্টোবর মাসের শেষের দিকে আমাদের সিলেটে নিয়ে যাওয়া হয়।

সিলেটে আমরা জকিগঞ্জে পাকিস্তানি সেনাবাহিনীর বিরুদ্ধে আবারও একটি যুদ্ধ পরিচালনা করি। সে যুদ্ধে পাকি সেনাদের অস্ত্রশস্ত্র বেশি থাকলেও সমর কৌশলে আমি ব্র্যাভো বাহিনী নিয়ে এগিয়ে যাই এবং তাদের পরাস্ত করি। সেখান থেকে আমরা পাকিস্তানি বাহিনীর ১০ জন প্যারা মিলিটারি কমান্ডারকে বন্দী করি। এরপর শত্রু বাহিনী পিছু হঠতে থাকে আমরাও তাদের অনুসরণ করতে থাকি। ২৮ নভেম্বর জকিগঞ্জের গৌরীপুরে আমরা রক্ষাব্যূহ স্থাপন করি। খুব ভোরে পাকিস্তানের ৩১ বেঙ্গল রেজিমেন্ট আমাদের ওপর আক্রমণ চালায়। সে যুদ্ধে শত্রুর মেজর সরোয়ারসহ প্রায় ৫০ জন পাকিস্তানি সৈন্য নিহত হয় এবং ৩৬ জনকে আমরা বন্দী করি। এই গৌরীপুরের ওই যুদ্ধের পর পাকিস্তানি সেনাদের মনোবল ভেঙে পড়ে। তারা সিলেট শহরের দিকে পালাতে থাকে। আমরা তাদের অনুসরণ করে চা বাগানের ভিতর দিয়ে সিলেটের দিকে অগ্রসর হই। ১৪ নভেম্বর সিলেট শহরের প্রান্তসীমায় পৌঁছে গেলাম। চা বাগানের সীমানা পেরিয়ে সামনে আমরা একটি সাদা বিল্ডিং দেখতে পেলাম। পরে জানলাম যে, এটি এমসি কলেজের প্রিন্সিপালের বাসভবন। সে মুহূর্তে যুদ্ধ চলছিল। সিলেট শহর থেকে ৮ মাইল দূরে খাদিমনগরে। আমরা সবার আগে, মিত্র বাহিনীরও আগে সিলেট শহরে প্রবেশ করি। ১৩ ডিসেম্বর পাকিস্তানি বাহিনী আমাদের অবস্থানের ওপর আক্রমণ চালায়। ১৪ ডিসেম্বর পাক বাহিনী সিলেট এমসি কলেজের প্রিন্সিপালের বাসভবনের রক্ষণব্যূহ থেকে নেমে এসে আমাদের অবস্থানের ওপরে আক্রমণ চালায়। সারাদিনের সে যুদ্ধে তাদের ৪০ জন সৈন্য নিহত হয় এবং আমাদেরও ১৪ জন সৈন্য শহীদ হন। সে যুদ্ধে আমাদের প্রিয় সুবেদার মেজর ফয়েজও শাহাদাতবরণ করেন। ১৫ ডিসেম্বর সকালে পাকিস্তানি বাহিনী আবারও যখন আমাদের ওপর আক্রমণের প্রস্তুতি নিচ্ছিল, সে সময় আমাদের সঙ্গে ভারতীয় গোলন্দাজ বাহিনীর একজন মেজর ছিলেন। ঘন জঙ্গলের কারণে তার বেতার যন্ত্র কাজ করছিল না। সিলেট শহরে পৌঁছার সঙ্গে সঙ্গে যন্ত্রটি আবার সচল হয়। তার মাধ্যমে আমি পাকিস্তানি বাহিনীর রক্ষণব্যূহে বিমান হামলা করার অনুরোধ জানাই। এরপর ভারতীয় বিমান বাহিনীর দুটি ফাইটার জেট এসে তাদের অবস্থানের ওপর রকেট নিক্ষেপ করে। পাকিস্তানিরা তখন নিশ্চুপ হয়ে যায়। তখন তারা আত্মসমর্পণের আগ্রহ ব্যক্ত করে।

এই বিভাগের আরও খবর
মানবিক করিডর প্রতিবাদে মশালমিছিল
মানবিক করিডর প্রতিবাদে মশালমিছিল
জাতিসংঘে গাজা প্রস্তাব পাস
জাতিসংঘে গাজা প্রস্তাব পাস
এনসিপিসহ দুই দলকে নিবন্ধন দিয়ে প্রজ্ঞাপন
এনসিপিসহ দুই দলকে নিবন্ধন দিয়ে প্রজ্ঞাপন
সশস্ত্র বাহিনী দিবসে নানান কর্মসূচি
সশস্ত্র বাহিনী দিবসে নানান কর্মসূচি
প্রবাসী ভোটার নিবন্ধন শুরু
প্রবাসী ভোটার নিবন্ধন শুরু
আমরা অস্থিরতার মধ্যে বাস করছি
আমরা অস্থিরতার মধ্যে বাস করছি
দিল্লি গেলেন নিরাপত্তা উপদেষ্টা
দিল্লি গেলেন নিরাপত্তা উপদেষ্টা
মুশফিকের ১০০তম টেস্ট আজ
মুশফিকের ১০০তম টেস্ট আজ
জামায়াত আমিরের সঙ্গে বিশ্বব্যাংক প্রতিনিধিদের বৈঠক
জামায়াত আমিরের সঙ্গে বিশ্বব্যাংক প্রতিনিধিদের বৈঠক
ভোটের আগে কেনা হবে বডি ওর্ন ক্যামেরা
ভোটের আগে কেনা হবে বডি ওর্ন ক্যামেরা
তারেক রহমানের জন্মদিনে কোনো উৎসব নয়
তারেক রহমানের জন্মদিনে কোনো উৎসব নয়
চাঁদাবাজদের দাপটে অসহায় মানুষ
চাঁদাবাজদের দাপটে অসহায় মানুষ
সর্বশেষ খবর
কারাভোগ শেষে দেশে ফিরলেন ৩০ বাংলাদেশি
কারাভোগ শেষে দেশে ফিরলেন ৩০ বাংলাদেশি

৩ সেকেন্ড আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রাম বিমানবন্দরের রানওয়েতে শিয়াল, ২৬ মিনিট বন্ধ ছিল ফ্লাইট
চট্টগ্রাম বিমানবন্দরের রানওয়েতে শিয়াল, ২৬ মিনিট বন্ধ ছিল ফ্লাইট

২ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

বাংলাদেশের গণতান্ত্রিক উত্তরণে সমর্থন পুনর্ব্যক্ত করলো ডেনমার্ক
বাংলাদেশের গণতান্ত্রিক উত্তরণে সমর্থন পুনর্ব্যক্ত করলো ডেনমার্ক

৯ মিনিট আগে | জাতীয়

মোদির পা ছুঁয়ে প্রণাম ঐশ্বরিয়ার
মোদির পা ছুঁয়ে প্রণাম ঐশ্বরিয়ার

১৩ মিনিট আগে | শোবিজ

বেলেমের কপ-৩০-এ ন্যায়ভিত্তিক জলবায়ু কার্যক্রম বাস্তবায়নের আহ্বান বাংলাদেশের
বেলেমের কপ-৩০-এ ন্যায়ভিত্তিক জলবায়ু কার্যক্রম বাস্তবায়নের আহ্বান বাংলাদেশের

১৪ মিনিট আগে | জাতীয়

পৃথিবীতে প্রাণের প্রাচীনতম নিদর্শন আবিষ্কার!
পৃথিবীতে প্রাণের প্রাচীনতম নিদর্শন আবিষ্কার!

১৭ মিনিট আগে | বিজ্ঞান

রংপুরে হত্যা মামলার আসামি গ্রেফতার
রংপুরে হত্যা মামলার আসামি গ্রেফতার

২৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

দশম বারের মতো বিহারের মুখ্যমন্ত্রী হিসেবে শপথ নিতে চলেছেন নিতীশ
দশম বারের মতো বিহারের মুখ্যমন্ত্রী হিসেবে শপথ নিতে চলেছেন নিতীশ

৩০ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সখীপুরে মা–মেয়ের লাশ উদ্ধার
সখীপুরে মা–মেয়ের লাশ উদ্ধার

৩৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

শ্রীমঙ্গলে নিজ বাড়িতে ফিরে উচ্ছ্বসিত শমিত সোম
শ্রীমঙ্গলে নিজ বাড়িতে ফিরে উচ্ছ্বসিত শমিত সোম

৪৩ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

রাবিতে ভর্তি পরীক্ষার আবেদন শুরু বৃহস্পতিবার
রাবিতে ভর্তি পরীক্ষার আবেদন শুরু বৃহস্পতিবার

৫৫ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

৩১ দফা ও ধানের শীষের প্রচারণায় তারাকান্দায় গণমিছিল-সমাবেশ
৩১ দফা ও ধানের শীষের প্রচারণায় তারাকান্দায় গণমিছিল-সমাবেশ

১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

বিশ্বকাপের এক গ্রুপে রাখা হলো না ভারত-পাকিস্তানকে
বিশ্বকাপের এক গ্রুপে রাখা হলো না ভারত-পাকিস্তানকে

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কুড়িগ্রাম পৌরবাজারে অর্ধশতাধিক দোকান উচ্ছেদ, ব্যবসায়ীদের ক্ষোভ
কুড়িগ্রাম পৌরবাজারে অর্ধশতাধিক দোকান উচ্ছেদ, ব্যবসায়ীদের ক্ষোভ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গণভোট নিয়ে অধ্যাদেশ জারির পর করণীয় বিষয়ে পদক্ষেপ : সিইসি
গণভোট নিয়ে অধ্যাদেশ জারির পর করণীয় বিষয়ে পদক্ষেপ : সিইসি

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গবেষণায় উৎকর্ষতার জন্য সুষ্ঠু বাজেট ব্যবস্থাপনা অপরিহার্য: ডুয়েট উপাচার্য
গবেষণায় উৎকর্ষতার জন্য সুষ্ঠু বাজেট ব্যবস্থাপনা অপরিহার্য: ডুয়েট উপাচার্য

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বরিশালে ছাত্রদল নেতা হত্যায় ৩০ জনের নামে মামলা
বরিশালে ছাত্রদল নেতা হত্যায় ৩০ জনের নামে মামলা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সাংবাদিকদের সঙ্গে কুমিল্লার নতুন ডিসির মতবিনিময়
সাংবাদিকদের সঙ্গে কুমিল্লার নতুন ডিসির মতবিনিময়

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দিল্লি বিস্ফোরণে অভিযুক্তদের পরিবারের সদস্যরা কী বলছে
দিল্লি বিস্ফোরণে অভিযুক্তদের পরিবারের সদস্যরা কী বলছে

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুব বিশ্বকাপে বাংলাদেশের প্রথম ম্যাচ ভারতের বিপক্ষে
যুব বিশ্বকাপে বাংলাদেশের প্রথম ম্যাচ ভারতের বিপক্ষে

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বিশ্বের প্রাচীনতম পর্বতমালা, বয়স ৩.৬ বিলিয়ন বছর!
বিশ্বের প্রাচীনতম পর্বতমালা, বয়স ৩.৬ বিলিয়ন বছর!

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাসকে সাইড দিতে গিয়ে দোকানে উঠে গেল কাভার্ডভ্যান, দোকানির মৃত্যু
বাসকে সাইড দিতে গিয়ে দোকানে উঠে গেল কাভার্ডভ্যান, দোকানির মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বাগেরহাটে কৃষকদের সার-বীজ বিতরণ
বাগেরহাটে কৃষকদের সার-বীজ বিতরণ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিশ্বে ক্ষুধার্ত খাদ্য সংগ্রহে ঘাটতি ১৩ বিলিয়ন ডলার: জাতিংসঘ
বিশ্বে ক্ষুধার্ত খাদ্য সংগ্রহে ঘাটতি ১৩ বিলিয়ন ডলার: জাতিংসঘ

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইমরান খানকে ছাড়িয়ে যাওয়ার পথে মুশফিক
ইমরান খানকে ছাড়িয়ে যাওয়ার পথে মুশফিক

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শান্তি প্রচেষ্টা জোরদারে আলোচনার জন্য তুরস্কে জেলেনস্কি
শান্তি প্রচেষ্টা জোরদারে আলোচনার জন্য তুরস্কে জেলেনস্কি

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দিনশেষে বাংলাদেশ ৪ উইকেটে ২৯২
দিনশেষে বাংলাদেশ ৪ উইকেটে ২৯২

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

অ্যাশেজের প্রথম টেস্টে ফিরলেন স্টোকস ও উড
অ্যাশেজের প্রথম টেস্টে ফিরলেন স্টোকস ও উড

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সাংবাদিক খাসোগি হত্যাকাণ্ড নিয়ে সৌদি যুবরাজের পক্ষ নিলেন ট্রাম্প
সাংবাদিক খাসোগি হত্যাকাণ্ড নিয়ে সৌদি যুবরাজের পক্ষ নিলেন ট্রাম্প

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হবিগঞ্জে র‌্যাবের অভিযানে ভুয়া নারী চিকিৎসক আটক
হবিগঞ্জে র‌্যাবের অভিযানে ভুয়া নারী চিকিৎসক আটক

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
শেখ হাসিনাকে কেন ফেরত দেবে না ভারত, আল–জাজিরার বিশ্লেষণ
শেখ হাসিনাকে কেন ফেরত দেবে না ভারত, আল–জাজিরার বিশ্লেষণ

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আমি এখন বিশ্বের সবচেয়ে সুখী মানুষ: হামজা চৌধুরী
আমি এখন বিশ্বের সবচেয়ে সুখী মানুষ: হামজা চৌধুরী

১৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হামজাদের জন্য দুই কোটি টাকা বোনাস ঘোষণা করলেন ক্রীড়া উপদেষ্টা
হামজাদের জন্য দুই কোটি টাকা বোনাস ঘোষণা করলেন ক্রীড়া উপদেষ্টা

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

দেশজুড়ে মোবাইল ফোন বিক্রির সব দোকান বন্ধের ঘোষণা
দেশজুড়ে মোবাইল ফোন বিক্রির সব দোকান বন্ধের ঘোষণা

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতকে হারিয়ে ২২ বছরের আক্ষেপ ঘোচালো বাংলাদেশ
ভারতকে হারিয়ে ২২ বছরের আক্ষেপ ঘোচালো বাংলাদেশ

২১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ঢাবির সেই ডেপুটি রেজিস্ট্রার কারাগারে
ঢাবির সেই ডেপুটি রেজিস্ট্রার কারাগারে

২৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

হাসিনার পক্ষে অবস্থানকারী শিক্ষকদের চাকরিচ্যুতের দাবি চার বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্র সংসদের
হাসিনার পক্ষে অবস্থানকারী শিক্ষকদের চাকরিচ্যুতের দাবি চার বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্র সংসদের

২৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

১৩০০ কোটি আয়, বক্স অফিসে রাশমিকার রাজত্ব
১৩০০ কোটি আয়, বক্স অফিসে রাশমিকার রাজত্ব

১৮ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ঘরে বসেই করা যাবে মেট্রোরেলের কার্ড রিচার্জ
ঘরে বসেই করা যাবে মেট্রোরেলের কার্ড রিচার্জ

৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

লাশ পোড়ানোর মামলায় ক্ষমা চেয়ে জবানবন্দি দিলেন রাজসাক্ষী আবজালুল
লাশ পোড়ানোর মামলায় ক্ষমা চেয়ে জবানবন্দি দিলেন রাজসাক্ষী আবজালুল

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

২০ বছরের ছোট অভিনেত্রীর সঙ্গে জুটি, যা বললেন রণবীর
২০ বছরের ছোট অভিনেত্রীর সঙ্গে জুটি, যা বললেন রণবীর

২২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

তৃতীয় বিয়ে ভাঙার সংবাদ দিয়ে অভিনেত্রী বললেন ‌‘খুব শান্তিতে আছি’
তৃতীয় বিয়ে ভাঙার সংবাদ দিয়ে অভিনেত্রী বললেন ‌‘খুব শান্তিতে আছি’

২৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

পেনাল্টি মিসে জয় হাতছাড়া ব্রাজিলের
পেনাল্টি মিসে জয় হাতছাড়া ব্রাজিলের

১০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

যুক্তরাষ্ট্রে ১ ট্রিলিয়ন ডলার বিনিয়োগের ঘোষণা সৌদি যুবরাজের
যুক্তরাষ্ট্রে ১ ট্রিলিয়ন ডলার বিনিয়োগের ঘোষণা সৌদি যুবরাজের

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের কাছেও বড় ধাক্কা, ভারতের এবার কি হবে?
ইরানের কাছেও বড় ধাক্কা, ভারতের এবার কি হবে?

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘ফ্যাসিস্ট হাসিনার পতন দেখে যেতে পারেননি মওদুদ, এটা দুঃখজনক’
‘ফ্যাসিস্ট হাসিনার পতন দেখে যেতে পারেননি মওদুদ, এটা দুঃখজনক’

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

নতুন বেতন কাঠামোর রূপরেখা নিয়ে সচিবদের সঙ্গে বসছে কমিশন
নতুন বেতন কাঠামোর রূপরেখা নিয়ে সচিবদের সঙ্গে বসছে কমিশন

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ট্রুডো–কেটি পেরি'র প্রেম নিয়ে সাবেক স্ত্রী সোফির খোলামেলা মন্তব্য
ট্রুডো–কেটি পেরি'র প্রেম নিয়ে সাবেক স্ত্রী সোফির খোলামেলা মন্তব্য

১৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৯ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৯ নভেম্বর)

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার পোর্ট্রেটে ফ্যাসিবাদের কালিমা
শেখ হাসিনার পোর্ট্রেটে ফ্যাসিবাদের কালিমা

৮ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

ভারতের বিরুদ্ধে জয় প্রতিটি বাংলাদেশিকে গর্বিত করেছে: প্রধান উপদেষ্টা
ভারতের বিরুদ্ধে জয় প্রতিটি বাংলাদেশিকে গর্বিত করেছে: প্রধান উপদেষ্টা

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

খাঁটি গুড় চিনবেন কীভাবে?
খাঁটি গুড় চিনবেন কীভাবে?

২২ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

মধ্যরাতে বাসা থেকে সাংবাদিককে তুলে নিল গোয়েন্দা পুলিশ
মধ্যরাতে বাসা থেকে সাংবাদিককে তুলে নিল গোয়েন্দা পুলিশ

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আশুলিয়ায় চলন্ত শ্রমিকবাহী বাসে আগুন
আশুলিয়ায় চলন্ত শ্রমিকবাহী বাসে আগুন

২৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সামরিক হস্তক্ষেপ চালালে ট্রাম্পের রাজনৈতিক জীবনের ইতি ঘটবে, মাদুরোর হুঁশিয়ারি
সামরিক হস্তক্ষেপ চালালে ট্রাম্পের রাজনৈতিক জীবনের ইতি ঘটবে, মাদুরোর হুঁশিয়ারি

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনার ফাঁসির রায়ে জনগণের ইচ্ছার প্রতিফলন হয়েছে : রুমিন ফারহানা
শেখ হাসিনার ফাঁসির রায়ে জনগণের ইচ্ছার প্রতিফলন হয়েছে : রুমিন ফারহানা

৬ ঘণ্টা আগে | টক শো

তারেক রহমানের জন্মদিন নিয়ে বিএনপির বিশেষ নির্দেশনা
তারেক রহমানের জন্মদিন নিয়ে বিএনপির বিশেষ নির্দেশনা

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

দক্ষিণ আফ্রিকা নিতে ফিলিস্তিনিদের কাছে ২ হাজার ডলার করে নিয়েছে রহস্যময় সংস্থা
দক্ষিণ আফ্রিকা নিতে ফিলিস্তিনিদের কাছে ২ হাজার ডলার করে নিয়েছে রহস্যময় সংস্থা

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মুশফিকের মাইলফলক ম্যাচে ব্যাটিংয়ে বাংলাদেশ
মুশফিকের মাইলফলক ম্যাচে ব্যাটিংয়ে বাংলাদেশ

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

দেশে ফিরলেন আলী রীয়াজ
দেশে ফিরলেন আলী রীয়াজ

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
কীভাবে রায় কার্যকর
কীভাবে রায় কার্যকর

প্রথম পৃষ্ঠা

একের পর এক হত্যা, ভাইরাল হচ্ছে ভিডিও
একের পর এক হত্যা, ভাইরাল হচ্ছে ভিডিও

প্রথম পৃষ্ঠা

ঢাকাতেই ভারত জয়ের আনন্দ
ঢাকাতেই ভারত জয়ের আনন্দ

মাঠে ময়দানে

নিয়োগ-বদলিতে অস্থির প্রশাসন
নিয়োগ-বদলিতে অস্থির প্রশাসন

পেছনের পৃষ্ঠা

ছয়টিতে হাড্ডাহাড্ডির আভাস
ছয়টিতে হাড্ডাহাড্ডির আভাস

পেছনের পৃষ্ঠা

রোহিঙ্গাদের জন্য হবে স্থায়ী অবকাঠামো
রোহিঙ্গাদের জন্য হবে স্থায়ী অবকাঠামো

পেছনের পৃষ্ঠা

৮০ হাজার ভিসা বাতিল করল যুক্তরাষ্ট্র
৮০ হাজার ভিসা বাতিল করল যুক্তরাষ্ট্র

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

সব ভালো তার শেষ ভালো যার
সব ভালো তার শেষ ভালো যার

প্রথম পৃষ্ঠা

কর দেয় না ভিসা মাস্টারকার্ড অ্যামেক্স
কর দেয় না ভিসা মাস্টারকার্ড অ্যামেক্স

প্রথম পৃষ্ঠা

চাঁদাবাজদের দাপটে অসহায় মানুষ
চাঁদাবাজদের দাপটে অসহায় মানুষ

প্রথম পৃষ্ঠা

স্ত্রীর পিঁড়ির আঘাতে প্রাণ গেল স্বামীর
স্ত্রীর পিঁড়ির আঘাতে প্রাণ গেল স্বামীর

পেছনের পৃষ্ঠা

জার্মানিকে উড়িয়ে দিয়েছে বাংলাদেশ
জার্মানিকে উড়িয়ে দিয়েছে বাংলাদেশ

মাঠে ময়দানে

মানবিক করিডর প্রতিবাদে মশালমিছিল
মানবিক করিডর প্রতিবাদে মশালমিছিল

প্রথম পৃষ্ঠা

আগুনসন্ত্রাস চলছেই
আগুনসন্ত্রাস চলছেই

পেছনের পৃষ্ঠা

তারেক রহমানের জন্মদিনে কোনো উৎসব নয়
তারেক রহমানের জন্মদিনে কোনো উৎসব নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

রাজনীতির দাপুটে দুই মাওলানা
রাজনীতির দাপুটে দুই মাওলানা

সম্পাদকীয়

ভারতের বিপক্ষে ঐতিহাসিক জয়
ভারতের বিপক্ষে ঐতিহাসিক জয়

প্রথম পৃষ্ঠা

দিল্লি গেলেন নিরাপত্তা উপদেষ্টা
দিল্লি গেলেন নিরাপত্তা উপদেষ্টা

প্রথম পৃষ্ঠা

উখিয়ায় বৈদ্যুতিক ফাঁদে বন্য হাতির মৃত্যু
উখিয়ায় বৈদ্যুতিক ফাঁদে বন্য হাতির মৃত্যু

পেছনের পৃষ্ঠা

নায়করাজ রাজ্জাক কেন পারিশ্রমিক নেননি
নায়করাজ রাজ্জাক কেন পারিশ্রমিক নেননি

শোবিজ

ঢাকায় এসে দর্শক হয়ে থাকলেন উইলিয়ামস
ঢাকায় এসে দর্শক হয়ে থাকলেন উইলিয়ামস

মাঠে ময়দানে

গণ অভ্যুত্থানে অংশগ্রহণকারীদের অবদান চিরস্মরণীয় হয়ে থাকবে
গণ অভ্যুত্থানে অংশগ্রহণকারীদের অবদান চিরস্মরণীয় হয়ে থাকবে

নগর জীবন

অভিযানে বাধা, এনসিপি নেতার বিরুদ্ধে মামলা
অভিযানে বাধা, এনসিপি নেতার বিরুদ্ধে মামলা

দেশগ্রাম

সাইবারের সব সেবা দেবে ডিএমপি
সাইবারের সব সেবা দেবে ডিএমপি

খবর

বাংলাদেশের কিংবদন্তি মুশফিক
বাংলাদেশের কিংবদন্তি মুশফিক

মাঠে ময়দানে

আমরা অস্থিরতার মধ্যে বাস করছি
আমরা অস্থিরতার মধ্যে বাস করছি

প্রথম পৃষ্ঠা

স্বপ্ন নিয়ে যুবারা চেন্নাইয়ে
স্বপ্ন নিয়ে যুবারা চেন্নাইয়ে

মাঠে ময়দানে

ফেব্রুয়ারিতে ভোট, থাকবে না আওয়ামী লীগ : ড. ইউনূস
ফেব্রুয়ারিতে ভোট, থাকবে না আওয়ামী লীগ : ড. ইউনূস

প্রথম পৃষ্ঠা

বায়তুল মোকাররমে আন্তর্জাতিক কিরাত সম্মেলন আগামীকাল
বায়তুল মোকাররমে আন্তর্জাতিক কিরাত সম্মেলন আগামীকাল

নগর জীবন