শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বৃহস্পতিবার, ০৭ ডিসেম্বর, ২০১৭ আপডেট:

ভেবেছিলাম বেঁচে থাকব না

হাফিজউদ্দিন আহমেদ, বীরবিক্রম
Not defined
প্রিন্ট ভার্সন
ভেবেছিলাম বেঁচে থাকব না

দীর্ঘ নয় মাস দেশের বিভিন্ন স্থানে পাকিস্তানি বাহিনীর বিরুদ্ধে তুমুল ও দুর্ধর্ষ যুদ্ধ পরিচালনার পর— ১৫ ডিসেম্বর আমাদের কমান্ডার এসে জানালেন আগামীকাল ১৬ ডিসেম্বর পাক বাহিনী আত্মসমর্পণ করবে। এ খবর পেয়ে আমরা উজ্জীবিত হলাম। ধারণা করেছিলাম যে, মুক্তিযুদ্ধ দীর্ঘদিন ধরে চলবে এবং আমাদের জীবদ্দশায় স্বাধীনতা আসবে না। স্বধীনতা দেখার জন্য বেঁচে থাকব না। কেননা আমার ব্যাটালিয়নের তিনজন অফিসার ইতিমধ্যেই শহীদ হয়েছেন। গৌরীপুরের যুদ্ধে আমাদের ক্যাপ্টেন মাহবুবুর রহমানসহ আরও ১২ জন যোদ্ধা শহীদ হন। অক্টোবরে সিলেটের ধলই সীমান্ত ফাঁড়ির যুদ্ধে আমাদের এক নম্বর ইস্ট বেঙ্গল পদাতিক বাহিনীর যোদ্ধা বীরশ্রেষ্ঠ হামিদুর রহমান শহীদ হন। মুক্তিযুদ্ধে আমাদের বাহিনীতেই বীরশ্রেষ্ঠ, বীরোত্তম, বীরবিক্রম ও বীরপ্রতীকসহ খেতাবধারীদের সংখ্যা সবচেয়ে বেশি। হতাহত মুক্তিযোদ্ধার সংখ্যাও আমাদের বাহিনীতেই বেশি।

আমাদের চোখের সামনে একটি স্বাধীন দেশ জন্ম নিল। আমরা এর জন্ম প্রক্রিয়ার সঙ্গে জড়িত ছিলাম। জনতার একজন হয়ে এই স্বাধীনতা যুদ্ধ করেছি, এ কথা ভেবে গর্বে বুক ভরে ওঠে। আজ আমরা একটি স্বাধীন দেশের অধিবাসী। কিন্তু অত্যন্ত দুঃখের বিষয়, যে স্বপ্ন বুকে ধারণ করে আমরা যুদ্ধ করেছিলাম— সেই স্বপ্নের বাস্তবায়ন আজও হয়নি। ১৯৭১ সালের মুক্তিযুদ্ধ ছিল, মূলত গণতন্ত্রের জন্যে যুদ্ধ। সেই গণতন্ত্র দেশ থেকে বিলীন হয়ে গিয়েছে। আমরা একটি অবরুদ্ধ জনপদে বসবাস করছি। যেখানে মানুষের মৌলিক কোনো অধিকার নেই। বিজয় দিবস কাছে এলে এটাই দুঃখবোধ হয়, মুক্তিযুদ্ধের যে চেতনা তা রাজনৈতিক দলসমূহের ব্যর্থতা, আপসকামিতার কারণে হয়ে গিয়েছে। আজকের রাজনীতি কেবলমাত্র ক্ষমতায় যাওয়ার কিংবা ক্ষমতায় থাকার রাজনীতি। জনকল্যাণের রাজনীতি অনেক আগেই বিদায় নিয়েছে বাংলাদেশ থেকে। রাজনীতির হয়েছে ব্যাপক দুর্বৃত্তায়ন। বিজয় দিবসকে সামনে রেখে একটাই কামনা— যে আদর্শ নিয়ে আমরা সেদিন মুক্তিযুদ্ধ করেছিলাম, তা যেন ভূলুণ্ঠিত না হয়। আমরা যেন গণতান্ত্রিক পরিবেশ ফিরে পাই এবং শোষণমুক্ত একটি সমাজ দেখে যেতে পারি। এটাই আমার একমাত্র চাওয়া।

১৯৭১ সালের মার্চে আমি ছিলাম যশোর ক্যান্টনমেন্টে ইস্ট বেঙ্গল ব্যাটালিয়নে। এখানে আমরা ছিলাম তিনজন বাঙালি অফিসার। এরমধ্যে ৩০ মার্চ পাকিস্তানি ব্রিগেড কমান্ডার এসে আমাদের নিরস্ত্র করার নির্দেশ দেন। এর আগেই চট্টগ্রাম, কুমিল্লা, সৈয়দপুর ও জয়দেবপুরসহ বিভিন্ন স্থানে আরও কয়েকটি ব্যাটালিয়ন বিদ্রোহ করেছিল। কিন্তু আমরা তা জানতাম না। আমাদের নিরস্ত্র করার নির্দেশ দেওয়ার পর সঙ্গে সঙ্গেই সকাল ৮টার মধ্যে আমাদের ব্যাটালিয়নের বাঙালি সৈন্যরা বিদ্রোহ করি। আমরা অস্ত্রাগার ভেঙে অস্ত্রশস্ত্র সংগ্রহ করে পাকিস্তানি সৈন্যদের ওপর গুলিবর্ষণ শুরু করি। পাকিস্তানি সৈন্যরা আশঙ্কা করত যে আমরা বিদ্রোহ করতে পারি। সে জন্য তারা আগে থেকেই প্রস্তুত ছিল। তারা মাত্র আধাঘণ্টার মধ্যে সংগঠিত হয়ে চারদিক থেকে ঘিরে ফেলে আমাদের ওপর গুলিবর্ষণ শুরু করে। প্রায় আট ঘণ্টা গোলাগুলির পর আমরা সেখান থেকে বেরিয়ে চৌগাছার দিকে চলে যাই, সেখানে সংঘবদ্ধ হওয়ার চেষ্টা করি। মাত্র ২০০ সৈন্য সঙ্গে নিয়ে আমি ওই বিদ্রোহ করেছিলাম। কিন্তু সেখানেও পাকিস্তানি সৈন্যরা আমাদের ঘিরে ফেলে গুলিবর্ষণ শুরু করে। এই গুলি বৃষ্টির মধ্য দিয়েই আমরা ছোট ছোট গ্রুপে তখন বেরিয়ে যাওয়ার চেষ্টা করি। সে সময় (৩০ মার্চ) লেফটেন্যান্ট আনোয়ার হোসেন গুলিবিদ্ধ হয়ে শাহাদাতবরণ করেন। আমি মনে করেছিলাম আমি একাই পাকিস্তান সেনাবাহিনীতে বিদ্রোহ করেছিলাম। কারণ আমি ৭ মার্চ দেশে ছিলাম না। নেতার ভাষণও শুনিনি, কিংবা ২৬ মার্চ জিয়াউর রহমানের স্বাধীনতার ঘোষণাও শুনিনি। সীমান্ত এলাকায় প্রশিক্ষণ নিয়ে ব্যস্ত ছিলাম। রেডিও ছিল না আমার কাছে। এ কারণে আগের ঘটনাগুলো জানতাম না। আমি এপ্রিলের শেষ সপ্তাহ পর্যন্ত বেনাপোলে অবস্থান করি। তখন জেনারেল ওসমানি আমাদের রক্ষণ ব্যূহ পরিদর্শন করেন এবং আমার সঙ্গে থাকা দুইশ সৈনিকের সঙ্গে আরও ছয়শ সৈন্য যুক্ত করার নির্দেশ দেন। তখন আমি অত্র এলাকার ইয়ুথ ক্যাম্প থেকে স্কুল কলেজের ছাত্র-জনতা, ব্যবসায়ী, চাকরিজীবী বিভিন্ন শ্রেণিপেশার আরও ছয়শ যুবককে আমার বাহিনীতে ভর্তি করি। নতুন যোগ দেওয়া যোদ্ধাদের এক মাস প্রশিক্ষণ নেওয়ার পর অস্ত্র চালনায় পারদর্শী হয়ে ওঠে। এরপর আমরা ময়মনসিংহে গিয়ে বেশ কয়েকটি অপারেশন পরিচালনা করি। তখন আমাদের ভারতের মেঘালয়ের তেল ঢালা নামক দুর্গম পাহাড়ি এলাকায় নিয়ে যাওয়া হয়। আমরা সেখানে তাদের ট্রেনিং দেই। আমার এটি ছিল দেশের পদাতিক বাহিনীর ১ নম্বর ব্যাটালিয়ন। এরপর প্রথম, তৃতীয় ও অষ্টম ইস্ট বেঙ্গল— এই তিনটি ব্যাটালিয়ন নিয়ে গঠিত হয় বাংলাদেশের প্রথম ইস্ট বেঙ্গল পদাতিক বাহিনী জেড ফোর্স। যার নেতৃত্বে ছিলেন জিয়াউর রহমান।

আমরা আরও শক্তিশালী অবস্থান গ্রহণ করি। বিভিন্ন স্থানে যুদ্ধ ও অভিযান চালাই। তার মধ্যে সবচেয়ে ভয়াবহ যুদ্ধটি হয় ৩১ জুলাই কামালপুরে। সেদিন দুটি কোম্পানি নিয়ে প্রথমে আমরা কামালপুর বিওপিতে পাকিস্তানি বাহিনীর ওপর আক্রমণ চালাই। কিন্তু তারা আমাদের চেয়ে অনেক শক্তিশালী ছিল। তাদের গোলন্দাজ বাহিনীর সাপোর্ট ছিল। আমরা মাইল ফিল্ড-কাঁটাতার অতিক্রম করে তাদের ওপর আক্রমণ করি। এ যুদ্ধে আমার বন্ধু ক্যাপ্টেন বীরোত্তম সালাহউদ্দিন শহীদ হন। দুইশজন সৈন্য নিয়ে পরিচালিত এই যুদ্ধে প্রায় একশজনই হতাহত হই। আমি নিজেও আহত হয়েছিলাম। পরে কিছুদিন এলাকায় অবস্থান ধরে রাখার পরও ক্ষয়ক্ষতির পরে আমাদের সেখান থেকে পিছিয়ে আসতে হয়। অক্টোবর মাসের শেষের দিকে আমাদের সিলেটে নিয়ে যাওয়া হয়।

সিলেটে আমরা জকিগঞ্জে পাকিস্তানি সেনাবাহিনীর বিরুদ্ধে আবারও একটি যুদ্ধ পরিচালনা করি। সে যুদ্ধে পাকি সেনাদের অস্ত্রশস্ত্র বেশি থাকলেও সমর কৌশলে আমি ব্র্যাভো বাহিনী নিয়ে এগিয়ে যাই এবং তাদের পরাস্ত করি। সেখান থেকে আমরা পাকিস্তানি বাহিনীর ১০ জন প্যারা মিলিটারি কমান্ডারকে বন্দী করি। এরপর শত্রু বাহিনী পিছু হঠতে থাকে আমরাও তাদের অনুসরণ করতে থাকি। ২৮ নভেম্বর জকিগঞ্জের গৌরীপুরে আমরা রক্ষাব্যূহ স্থাপন করি। খুব ভোরে পাকিস্তানের ৩১ বেঙ্গল রেজিমেন্ট আমাদের ওপর আক্রমণ চালায়। সে যুদ্ধে শত্রুর মেজর সরোয়ারসহ প্রায় ৫০ জন পাকিস্তানি সৈন্য নিহত হয় এবং ৩৬ জনকে আমরা বন্দী করি। এই গৌরীপুরের ওই যুদ্ধের পর পাকিস্তানি সেনাদের মনোবল ভেঙে পড়ে। তারা সিলেট শহরের দিকে পালাতে থাকে। আমরা তাদের অনুসরণ করে চা বাগানের ভিতর দিয়ে সিলেটের দিকে অগ্রসর হই। ১৪ নভেম্বর সিলেট শহরের প্রান্তসীমায় পৌঁছে গেলাম। চা বাগানের সীমানা পেরিয়ে সামনে আমরা একটি সাদা বিল্ডিং দেখতে পেলাম। পরে জানলাম যে, এটি এমসি কলেজের প্রিন্সিপালের বাসভবন। সে মুহূর্তে যুদ্ধ চলছিল। সিলেট শহর থেকে ৮ মাইল দূরে খাদিমনগরে। আমরা সবার আগে, মিত্র বাহিনীরও আগে সিলেট শহরে প্রবেশ করি। ১৩ ডিসেম্বর পাকিস্তানি বাহিনী আমাদের অবস্থানের ওপর আক্রমণ চালায়। ১৪ ডিসেম্বর পাক বাহিনী সিলেট এমসি কলেজের প্রিন্সিপালের বাসভবনের রক্ষণব্যূহ থেকে নেমে এসে আমাদের অবস্থানের ওপরে আক্রমণ চালায়। সারাদিনের সে যুদ্ধে তাদের ৪০ জন সৈন্য নিহত হয় এবং আমাদেরও ১৪ জন সৈন্য শহীদ হন। সে যুদ্ধে আমাদের প্রিয় সুবেদার মেজর ফয়েজও শাহাদাতবরণ করেন। ১৫ ডিসেম্বর সকালে পাকিস্তানি বাহিনী আবারও যখন আমাদের ওপর আক্রমণের প্রস্তুতি নিচ্ছিল, সে সময় আমাদের সঙ্গে ভারতীয় গোলন্দাজ বাহিনীর একজন মেজর ছিলেন। ঘন জঙ্গলের কারণে তার বেতার যন্ত্র কাজ করছিল না। সিলেট শহরে পৌঁছার সঙ্গে সঙ্গে যন্ত্রটি আবার সচল হয়। তার মাধ্যমে আমি পাকিস্তানি বাহিনীর রক্ষণব্যূহে বিমান হামলা করার অনুরোধ জানাই। এরপর ভারতীয় বিমান বাহিনীর দুটি ফাইটার জেট এসে তাদের অবস্থানের ওপর রকেট নিক্ষেপ করে। পাকিস্তানিরা তখন নিশ্চুপ হয়ে যায়। তখন তারা আত্মসমর্পণের আগ্রহ ব্যক্ত করে।

এই বিভাগের আরও খবর
মেলেনি অনুমতি আসছেন না ডা. জাকির নায়েক
মেলেনি অনুমতি আসছেন না ডা. জাকির নায়েক
সংবিধান সংস্কার জনগণের মতামতের ভিত্তিতে
সংবিধান সংস্কার জনগণের মতামতের ভিত্তিতে
প্রয়োজন অনুযায়ী সংবিধান সংশোধন হবে
প্রয়োজন অনুযায়ী সংবিধান সংশোধন হবে
জাতিসংঘে আ. লীগের চিঠিতে কাজ হবে না
জাতিসংঘে আ. লীগের চিঠিতে কাজ হবে না
পাঁচ ইসলামি ব্যাংকের শেয়ার লেনদেন স্থগিত
পাঁচ ইসলামি ব্যাংকের শেয়ার লেনদেন স্থগিত
মনোনয়নপত্র বিতরণ শুরু এনসিপির
মনোনয়নপত্র বিতরণ শুরু এনসিপির
হাসিনার মামলায় তদন্ত কর্মকর্তার জেরা শেষ
হাসিনার মামলায় তদন্ত কর্মকর্তার জেরা শেষ
ভোট কেন্দ্রের সিসি ক্যামেরার তথ্য চায় ইসি
ভোট কেন্দ্রের সিসি ক্যামেরার তথ্য চায় ইসি
প্রথম দফায় রক্ষা দ্বিতীয় দফায় লাশ
প্রথম দফায় রক্ষা দ্বিতীয় দফায় লাশ
চট্টগ্রামে চলছে গ্যাংওয়ার
চট্টগ্রামে চলছে গ্যাংওয়ার
গুমে যে কোনোভাবে জড়িত থাকলে মৃত্যুদণ্ড
গুমে যে কোনোভাবে জড়িত থাকলে মৃত্যুদণ্ড
বাস্তবায়নে দলগুলো ব্যর্থ হলে সিদ্ধান্ত সরকার নেবে
বাস্তবায়নে দলগুলো ব্যর্থ হলে সিদ্ধান্ত সরকার নেবে
সর্বশেষ খবর
মাছ চুরির অপরাধে দুই যুবককে মারধর, গ্রাম্য বিচারক গ্রেপ্তার
মাছ চুরির অপরাধে দুই যুবককে মারধর, গ্রাম্য বিচারক গ্রেপ্তার

৩ সেকেন্ড আগে | দেশগ্রাম

ঘি খেতে চাইলে চামচ দিয়ে ভদ্রভাবে খান : ডা. সায়ন্থ
ঘি খেতে চাইলে চামচ দিয়ে ভদ্রভাবে খান : ডা. সায়ন্থ

৮ মিনিট আগে | টক শো

জবির ১৫ শিক্ষার্থীকে নিয়ে বুড়িগঙ্গায় নৌকাডুবি
জবির ১৫ শিক্ষার্থীকে নিয়ে বুড়িগঙ্গায় নৌকাডুবি

১৪ মিনিট আগে | নগর জীবন

মা হারালেন অভিনেতা জায়েদ খান
মা হারালেন অভিনেতা জায়েদ খান

১৮ মিনিট আগে | শোবিজ

মনোনয়ন না পেয়ে আম্পায়ারের ভঙ্গিতে রিভিউ আবেদন বিএনপি নেতার
মনোনয়ন না পেয়ে আম্পায়ারের ভঙ্গিতে রিভিউ আবেদন বিএনপি নেতার

৪৮ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

ফিফা দ্য বেস্ট ২০২৫: বর্ষসেরা খেলোয়াড়ের মনোনয়ন ঘোষণা
ফিফা দ্য বেস্ট ২০২৫: বর্ষসেরা খেলোয়াড়ের মনোনয়ন ঘোষণা

৫৩ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

ঐতিহাসিক ৭ নভেম্বরে দেশ ও জাতির মুক্তি হয়েছিল : সেলিমুজ্জামান
ঐতিহাসিক ৭ নভেম্বরে দেশ ও জাতির মুক্তি হয়েছিল : সেলিমুজ্জামান

১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

জাপানের শ্রম ঘাটতি পূরণে প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ নেবে বাংলাদেশ
জাপানের শ্রম ঘাটতি পূরণে প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ নেবে বাংলাদেশ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাজনৈতিক দলগুলোর অবস্থান বুঝে জোটে যাওয়ার সিদ্ধান্ত হবে: নুর
রাজনৈতিক দলগুলোর অবস্থান বুঝে জোটে যাওয়ার সিদ্ধান্ত হবে: নুর

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

‌‌‌‌‘স্বাধীনতা ও গণতন্ত্র রক্ষায় ঐক্যবদ্ধভাবে ধানের শীষে ভোট দিতে হবে’
‌‌‌‌‘স্বাধীনতা ও গণতন্ত্র রক্ষায় ঐক্যবদ্ধভাবে ধানের শীষে ভোট দিতে হবে’

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মেহেরপুরে জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবস পালিত
মেহেরপুরে জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবস পালিত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিপ্লব ও সংহতি দিবস উপলক্ষে গাজীপুরে বিএনপির শোভাযাত্রা
বিপ্লব ও সংহতি দিবস উপলক্ষে গাজীপুরে বিএনপির শোভাযাত্রা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আরবি কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা উন্নয়নের উদ্যোগ নিচ্ছে উপসাগরীয় দেশগুলো
আরবি কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা উন্নয়নের উদ্যোগ নিচ্ছে উপসাগরীয় দেশগুলো

১ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

আগামীর বাংলাদেশে বাংলাদেশপন্থী রাজনীতি করতে চাই : মাহদী আমিন
আগামীর বাংলাদেশে বাংলাদেশপন্থী রাজনীতি করতে চাই : মাহদী আমিন

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

চট্টগ্রামে পৃথক ঘটনায় গ্রেফতার ৪
চট্টগ্রামে পৃথক ঘটনায় গ্রেফতার ৪

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

পাকিস্তানের পরমাণু কেন্দ্রে হামলার পরিকল্পনা করছিল ভারত-ইসরায়েল
পাকিস্তানের পরমাণু কেন্দ্রে হামলার পরিকল্পনা করছিল ভারত-ইসরায়েল

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নোয়াখালীতে জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবস পালিত
নোয়াখালীতে জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবস পালিত

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শ্রীমঙ্গলে জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবস পালিত
শ্রীমঙ্গলে জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবস পালিত

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নির্বাচন বিরোধীদের ৭ নভেম্বরের চেতনায় পরাজিত করতে হবে : আমীর খসরু
নির্বাচন বিরোধীদের ৭ নভেম্বরের চেতনায় পরাজিত করতে হবে : আমীর খসরু

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পরবর্তী আইপিএলও খেলবেন ধোনি
পরবর্তী আইপিএলও খেলবেন ধোনি

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শেরপুরে সড়ক দুর্ঘটনায় শিশুর মৃত্যু
শেরপুরে সড়ক দুর্ঘটনায় শিশুর মৃত্যু

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নওগাঁয় কর্মীসভা অনুষ্ঠিত
নওগাঁয় কর্মীসভা অনুষ্ঠিত

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সোনারগাঁয়ে জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবস পালিত
সোনারগাঁয়ে জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবস পালিত

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ধানের শীষের পক্ষে জনমত বাড়াতে মোংলায় বিএনপির উঠান বৈঠক
ধানের শীষের পক্ষে জনমত বাড়াতে মোংলায় বিএনপির উঠান বৈঠক

২ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

হঠাৎ মাঝ আকাশে পোড়া গন্ধ, আতঙ্কে উড়োজাহাজের যাত্রীরা!
হঠাৎ মাঝ আকাশে পোড়া গন্ধ, আতঙ্কে উড়োজাহাজের যাত্রীরা!

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চাঁদপুরে জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবসে বর্ণাঢ্য র‌্যালি
চাঁদপুরে জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবসে বর্ণাঢ্য র‌্যালি

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নির্বাচন ঠেকাতে নানামুখী ষড়যন্ত্র চলছে : আমান
নির্বাচন ঠেকাতে নানামুখী ষড়যন্ত্র চলছে : আমান

২ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

জনগণের আশা-আকাঙ্ক্ষা পূরণ করবে বিএনপি
জনগণের আশা-আকাঙ্ক্ষা পূরণ করবে বিএনপি

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গাইবান্ধায় হত্যা মামলার আসামিদের বিচার দাবি
গাইবান্ধায় হত্যা মামলার আসামিদের বিচার দাবি

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বগুড়ায় যথাযথ মর্যাদায় জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবস পালন
বগুড়ায় যথাযথ মর্যাদায় জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবস পালন

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
জামায়াতের আলোচনার প্রস্তাব, যা বললেন বিএনপির মহাসচিব
জামায়াতের আলোচনার প্রস্তাব, যা বললেন বিএনপির মহাসচিব

৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ইরানে ইসরায়েলি হামলায় জড়িত থাকার কথা স্বীকার করলেন ট্রাম্প
ইরানে ইসরায়েলি হামলায় জড়িত থাকার কথা স্বীকার করলেন ট্রাম্প

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এক ওভারে আব্বাস আফ্রিদির ৬ ছক্কা
এক ওভারে আব্বাস আফ্রিদির ৬ ছক্কা

১১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ফেব্রুয়ারির প্রথম সপ্তাহেই নির্বাচন : প্রেস সচিব
ফেব্রুয়ারির প্রথম সপ্তাহেই নির্বাচন : প্রেস সচিব

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জাহানারার মতো ভুক্তভোগীদের মুখ খোলার অনুরোধ তামিমের
জাহানারার মতো ভুক্তভোগীদের মুখ খোলার অনুরোধ তামিমের

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

দুই ভাইয়ের আধিপত্য বিস্তারকে কেন্দ্র করে সংঘর্ষ, অগ্নিসংযোগ
দুই ভাইয়ের আধিপত্য বিস্তারকে কেন্দ্র করে সংঘর্ষ, অগ্নিসংযোগ

২২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বাড়িতে ঢুকে পড়ছে ভালুক, সেনা মোতায়েন
বাড়িতে ঢুকে পড়ছে ভালুক, সেনা মোতায়েন

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অবসরের ঘোষণার পর ন্যান্সি পেলোসিকে ‘শয়তান মহিলা’ বললেন ট্রাম্প
অবসরের ঘোষণার পর ন্যান্সি পেলোসিকে ‘শয়তান মহিলা’ বললেন ট্রাম্প

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জুলাই সনদের ঐকমত্যের আইনানুগ বাস্তবায়নের আহ্বান বিএনপির
জুলাই সনদের ঐকমত্যের আইনানুগ বাস্তবায়নের আহ্বান বিএনপির

১৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ছোট ভাইয়ের সঙ্গে মারামারি করতে মাইকে ঘোষণা দিলেন বড় ভাই
ছোট ভাইয়ের সঙ্গে মারামারি করতে মাইকে ঘোষণা দিলেন বড় ভাই

২১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গুলিবিদ্ধ বিএনপি প্রার্থী এরশাদকে হেলিকপ্টারে ঢাকায় স্থানান্তর
গুলিবিদ্ধ বিএনপি প্রার্থী এরশাদকে হেলিকপ্টারে ঢাকায় স্থানান্তর

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পোড়া কার্গো ভিলেজ থেকে মোবাইল চুরি, বরখাস্ত আনসার সদস্য
পোড়া কার্গো ভিলেজ থেকে মোবাইল চুরি, বরখাস্ত আনসার সদস্য

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শাহজালাল বিমানবন্দরে জুতা-প্যান্ট-শার্টে লুকানো ১৫ মোবাইল
শাহজালাল বিমানবন্দরে জুতা-প্যান্ট-শার্টে লুকানো ১৫ মোবাইল

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আলোচিত সেই বিড়াল হত্যাকারী নারী আটক
আলোচিত সেই বিড়াল হত্যাকারী নারী আটক

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রাজধানীতে সবজি স্থিতিশীল, অস্থির পেঁয়াজের বাজার
রাজধানীতে সবজি স্থিতিশীল, অস্থির পেঁয়াজের বাজার

৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

‘নো হাংকি পাংকি’ কোনো আদর্শের রাজনৈতিক ভাষা হতে পারে না : এ্যানি
‘নো হাংকি পাংকি’ কোনো আদর্শের রাজনৈতিক ভাষা হতে পারে না : এ্যানি

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বর্তমান বাস্তবতায় ১০-২০ কোটি টাকা ছাড়া নির্বাচন করা যায় না:  আসিফ মাহমুদ
বর্তমান বাস্তবতায় ১০-২০ কোটি টাকা ছাড়া নির্বাচন করা যায় না:  আসিফ মাহমুদ

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপের ৭ ভেন্যু চূড়ান্ত
টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপের ৭ ভেন্যু চূড়ান্ত

১৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আত্মশুদ্ধি অবহেলিত ফরজ
আত্মশুদ্ধি অবহেলিত ফরজ

২২ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

ডি ককের সেঞ্চুরিতে পাকিস্তানকে হেসেখেলে হারাল প্রোটিয়ারা
ডি ককের সেঞ্চুরিতে পাকিস্তানকে হেসেখেলে হারাল প্রোটিয়ারা

১৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক স্বাভাবিক করতে যাচ্ছে মুসলিম সংখ্যাগরিষ্ঠ কাজাখস্তান
ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক স্বাভাবিক করতে যাচ্ছে মুসলিম সংখ্যাগরিষ্ঠ কাজাখস্তান

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

খুলনায় প্রবাসীকে গুলি করে হত্যা
খুলনায় প্রবাসীকে গুলি করে হত্যা

২৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চীনের তৃতীয় বিমানবাহী রণতরী নৌবাহিনীর কাছে হস্তান্তর
চীনের তৃতীয় বিমানবাহী রণতরী নৌবাহিনীর কাছে হস্তান্তর

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বন্যায় ডুবতে পারে এশিয়ার যে দেশ, জারি সতর্কতা
বন্যায় ডুবতে পারে এশিয়ার যে দেশ, জারি সতর্কতা

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘আয়নাঘর’ থেকে বেঁচে ফিরে বিএনপির প্রার্থী হয়ে মাঠে মাজেদ বাবু
‘আয়নাঘর’ থেকে বেঁচে ফিরে বিএনপির প্রার্থী হয়ে মাঠে মাজেদ বাবু

৫ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

যুক্তরাষ্ট্রে শিক্ষিকাকে ৬ বছরের শিক্ষার্থীর গুলি, কোটি ডলার ক্ষতিপূরণের নির্দেশ
যুক্তরাষ্ট্রে শিক্ষিকাকে ৬ বছরের শিক্ষার্থীর গুলি, কোটি ডলার ক্ষতিপূরণের নির্দেশ

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সেনাপ্রধানকে নিয়ে অপপ্রচার, সতর্ক থাকার অনুরোধ
সেনাপ্রধানকে নিয়ে অপপ্রচার, সতর্ক থাকার অনুরোধ

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জরুরি প্রয়োজন ছাড়া চিকিৎসকদের বদলি-পদায়ন আপাতত বন্ধ
জরুরি প্রয়োজন ছাড়া চিকিৎসকদের বদলি-পদায়ন আপাতত বন্ধ

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিধানসভায় হারলে রাজ্যে বিজেপির অস্তিত্ব থাকবে না: মিঠুন
বিধানসভায় হারলে রাজ্যে বিজেপির অস্তিত্ব থাকবে না: মিঠুন

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শনিবার থেকে আন্দোলনে নামছেন প্রাথমিকের শিক্ষকরা
শনিবার থেকে আন্দোলনে নামছেন প্রাথমিকের শিক্ষকরা

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
প্রথম দফায় রক্ষা দ্বিতীয় দফায় লাশ
প্রথম দফায় রক্ষা দ্বিতীয় দফায় লাশ

প্রথম পৃষ্ঠা

যুক্তরাষ্ট্রে বাংলাদেশিদের জয়জয়কার
যুক্তরাষ্ট্রে বাংলাদেশিদের জয়জয়কার

পেছনের পৃষ্ঠা

উদ্ধার হয়নি ১ টাকাও
উদ্ধার হয়নি ১ টাকাও

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

মেলেনি অনুমতি আসছেন না ডা. জাকির নায়েক
মেলেনি অনুমতি আসছেন না ডা. জাকির নায়েক

প্রথম পৃষ্ঠা

সংবিধান সংস্কার জনগণের মতামতের ভিত্তিতে
সংবিধান সংস্কার জনগণের মতামতের ভিত্তিতে

প্রথম পৃষ্ঠা

বার্সা চেলসির বড় ধাক্কা, সিটির জয়
বার্সা চেলসির বড় ধাক্কা, সিটির জয়

মাঠে ময়দানে

টাকার লোভেই মৃত্যুকূপে
টাকার লোভেই মৃত্যুকূপে

পেছনের পৃষ্ঠা

সওজ-সিসিক দ্বন্দ্বে বেহাল সড়ক
সওজ-সিসিক দ্বন্দ্বে বেহাল সড়ক

নগর জীবন

জামায়াতের হুঁশিয়ারি প্রয়োজনে আঙুল বাঁকা করব
জামায়াতের হুঁশিয়ারি প্রয়োজনে আঙুল বাঁকা করব

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রধান উপদেষ্টার কাছে স্মারকলিপি
প্রধান উপদেষ্টার কাছে স্মারকলিপি

পেছনের পৃষ্ঠা

বিখ্যাত যত ফোক গান
বিখ্যাত যত ফোক গান

শোবিজ

ত্যাগ সংগ্রাম আর আস্থার পুরস্কার পেয়েছি
ত্যাগ সংগ্রাম আর আস্থার পুরস্কার পেয়েছি

পেছনের পৃষ্ঠা

ঐতিহাসিক ৭ নভেম্বর আজ
ঐতিহাসিক ৭ নভেম্বর আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

আবেদন করতে পারবেন না ধূমপায়ীরা
আবেদন করতে পারবেন না ধূমপায়ীরা

পেছনের পৃষ্ঠা

সুয়াটেককে হারিয়ে সেমিফাইনালে
সুয়াটেককে হারিয়ে সেমিফাইনালে

মাঠে ময়দানে

‘পেয়ার কিয়াতো ডরনা কেয়া’ গানটি ১০৫ বার লেখা হয়েছিল
‘পেয়ার কিয়াতো ডরনা কেয়া’ গানটি ১০৫ বার লেখা হয়েছিল

শোবিজ

১০ নভেম্বর আসছেন ঢাকায়
১০ নভেম্বর আসছেন ঢাকায়

মাঠে ময়দানে

একটি চুমুর আকাঙ্ক্ষা
একটি চুমুর আকাঙ্ক্ষা

সাহিত্য

জাতিসংঘে আ. লীগের চিঠিতে কাজ হবে না
জাতিসংঘে আ. লীগের চিঠিতে কাজ হবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

লতিফ সিদ্দিকী ও সাংবাদিক পান্না জামিন পেলেন
লতিফ সিদ্দিকী ও সাংবাদিক পান্না জামিন পেলেন

নগর জীবন

কেমন হবে বাংলাদেশ-পাকিস্তান লড়াই
কেমন হবে বাংলাদেশ-পাকিস্তান লড়াই

মাঠে ময়দানে

চলচ্চিত্র ‘ঢাকাইয়া দেবদাস’
চলচ্চিত্র ‘ঢাকাইয়া দেবদাস’

শোবিজ

দুই হত্যা মামলায় তিনজনের মৃত্যুদণ্ড
দুই হত্যা মামলায় তিনজনের মৃত্যুদণ্ড

দেশগ্রাম

মাল্টিপ্লেক্সে ‘হুমায়ূন আহমেদ সপ্তাহ’
মাল্টিপ্লেক্সে ‘হুমায়ূন আহমেদ সপ্তাহ’

শোবিজ

আর্জেন্টিনার বিশ্বকাপের জার্সি উন্মোচন
আর্জেন্টিনার বিশ্বকাপের জার্সি উন্মোচন

মাঠে ময়দানে

ক্যাপিটাল ড্রামায় ‘ইশারা’
ক্যাপিটাল ড্রামায় ‘ইশারা’

শোবিজ

ডেঙ্গুতে ভুগছে শিশুরা
ডেঙ্গুতে ভুগছে শিশুরা

পেছনের পৃষ্ঠা

গোল উৎসব
গোল উৎসব

মাঠে ময়দানে

শিশু-কিশোররা চালাচ্ছে ব্যাটারিচালিত রিকশা
শিশু-কিশোররা চালাচ্ছে ব্যাটারিচালিত রিকশা

পেছনের পৃষ্ঠা