শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বৃহস্পতিবার, ০৭ ডিসেম্বর, ২০১৭ আপডেট:

ভেবেছিলাম বেঁচে থাকব না

হাফিজউদ্দিন আহমেদ, বীরবিক্রম
Not defined
প্রিন্ট ভার্সন
ভেবেছিলাম বেঁচে থাকব না

দীর্ঘ নয় মাস দেশের বিভিন্ন স্থানে পাকিস্তানি বাহিনীর বিরুদ্ধে তুমুল ও দুর্ধর্ষ যুদ্ধ পরিচালনার পর— ১৫ ডিসেম্বর আমাদের কমান্ডার এসে জানালেন আগামীকাল ১৬ ডিসেম্বর পাক বাহিনী আত্মসমর্পণ করবে। এ খবর পেয়ে আমরা উজ্জীবিত হলাম। ধারণা করেছিলাম যে, মুক্তিযুদ্ধ দীর্ঘদিন ধরে চলবে এবং আমাদের জীবদ্দশায় স্বাধীনতা আসবে না। স্বধীনতা দেখার জন্য বেঁচে থাকব না। কেননা আমার ব্যাটালিয়নের তিনজন অফিসার ইতিমধ্যেই শহীদ হয়েছেন। গৌরীপুরের যুদ্ধে আমাদের ক্যাপ্টেন মাহবুবুর রহমানসহ আরও ১২ জন যোদ্ধা শহীদ হন। অক্টোবরে সিলেটের ধলই সীমান্ত ফাঁড়ির যুদ্ধে আমাদের এক নম্বর ইস্ট বেঙ্গল পদাতিক বাহিনীর যোদ্ধা বীরশ্রেষ্ঠ হামিদুর রহমান শহীদ হন। মুক্তিযুদ্ধে আমাদের বাহিনীতেই বীরশ্রেষ্ঠ, বীরোত্তম, বীরবিক্রম ও বীরপ্রতীকসহ খেতাবধারীদের সংখ্যা সবচেয়ে বেশি। হতাহত মুক্তিযোদ্ধার সংখ্যাও আমাদের বাহিনীতেই বেশি।

আমাদের চোখের সামনে একটি স্বাধীন দেশ জন্ম নিল। আমরা এর জন্ম প্রক্রিয়ার সঙ্গে জড়িত ছিলাম। জনতার একজন হয়ে এই স্বাধীনতা যুদ্ধ করেছি, এ কথা ভেবে গর্বে বুক ভরে ওঠে। আজ আমরা একটি স্বাধীন দেশের অধিবাসী। কিন্তু অত্যন্ত দুঃখের বিষয়, যে স্বপ্ন বুকে ধারণ করে আমরা যুদ্ধ করেছিলাম— সেই স্বপ্নের বাস্তবায়ন আজও হয়নি। ১৯৭১ সালের মুক্তিযুদ্ধ ছিল, মূলত গণতন্ত্রের জন্যে যুদ্ধ। সেই গণতন্ত্র দেশ থেকে বিলীন হয়ে গিয়েছে। আমরা একটি অবরুদ্ধ জনপদে বসবাস করছি। যেখানে মানুষের মৌলিক কোনো অধিকার নেই। বিজয় দিবস কাছে এলে এটাই দুঃখবোধ হয়, মুক্তিযুদ্ধের যে চেতনা তা রাজনৈতিক দলসমূহের ব্যর্থতা, আপসকামিতার কারণে হয়ে গিয়েছে। আজকের রাজনীতি কেবলমাত্র ক্ষমতায় যাওয়ার কিংবা ক্ষমতায় থাকার রাজনীতি। জনকল্যাণের রাজনীতি অনেক আগেই বিদায় নিয়েছে বাংলাদেশ থেকে। রাজনীতির হয়েছে ব্যাপক দুর্বৃত্তায়ন। বিজয় দিবসকে সামনে রেখে একটাই কামনা— যে আদর্শ নিয়ে আমরা সেদিন মুক্তিযুদ্ধ করেছিলাম, তা যেন ভূলুণ্ঠিত না হয়। আমরা যেন গণতান্ত্রিক পরিবেশ ফিরে পাই এবং শোষণমুক্ত একটি সমাজ দেখে যেতে পারি। এটাই আমার একমাত্র চাওয়া।

১৯৭১ সালের মার্চে আমি ছিলাম যশোর ক্যান্টনমেন্টে ইস্ট বেঙ্গল ব্যাটালিয়নে। এখানে আমরা ছিলাম তিনজন বাঙালি অফিসার। এরমধ্যে ৩০ মার্চ পাকিস্তানি ব্রিগেড কমান্ডার এসে আমাদের নিরস্ত্র করার নির্দেশ দেন। এর আগেই চট্টগ্রাম, কুমিল্লা, সৈয়দপুর ও জয়দেবপুরসহ বিভিন্ন স্থানে আরও কয়েকটি ব্যাটালিয়ন বিদ্রোহ করেছিল। কিন্তু আমরা তা জানতাম না। আমাদের নিরস্ত্র করার নির্দেশ দেওয়ার পর সঙ্গে সঙ্গেই সকাল ৮টার মধ্যে আমাদের ব্যাটালিয়নের বাঙালি সৈন্যরা বিদ্রোহ করি। আমরা অস্ত্রাগার ভেঙে অস্ত্রশস্ত্র সংগ্রহ করে পাকিস্তানি সৈন্যদের ওপর গুলিবর্ষণ শুরু করি। পাকিস্তানি সৈন্যরা আশঙ্কা করত যে আমরা বিদ্রোহ করতে পারি। সে জন্য তারা আগে থেকেই প্রস্তুত ছিল। তারা মাত্র আধাঘণ্টার মধ্যে সংগঠিত হয়ে চারদিক থেকে ঘিরে ফেলে আমাদের ওপর গুলিবর্ষণ শুরু করে। প্রায় আট ঘণ্টা গোলাগুলির পর আমরা সেখান থেকে বেরিয়ে চৌগাছার দিকে চলে যাই, সেখানে সংঘবদ্ধ হওয়ার চেষ্টা করি। মাত্র ২০০ সৈন্য সঙ্গে নিয়ে আমি ওই বিদ্রোহ করেছিলাম। কিন্তু সেখানেও পাকিস্তানি সৈন্যরা আমাদের ঘিরে ফেলে গুলিবর্ষণ শুরু করে। এই গুলি বৃষ্টির মধ্য দিয়েই আমরা ছোট ছোট গ্রুপে তখন বেরিয়ে যাওয়ার চেষ্টা করি। সে সময় (৩০ মার্চ) লেফটেন্যান্ট আনোয়ার হোসেন গুলিবিদ্ধ হয়ে শাহাদাতবরণ করেন। আমি মনে করেছিলাম আমি একাই পাকিস্তান সেনাবাহিনীতে বিদ্রোহ করেছিলাম। কারণ আমি ৭ মার্চ দেশে ছিলাম না। নেতার ভাষণও শুনিনি, কিংবা ২৬ মার্চ জিয়াউর রহমানের স্বাধীনতার ঘোষণাও শুনিনি। সীমান্ত এলাকায় প্রশিক্ষণ নিয়ে ব্যস্ত ছিলাম। রেডিও ছিল না আমার কাছে। এ কারণে আগের ঘটনাগুলো জানতাম না। আমি এপ্রিলের শেষ সপ্তাহ পর্যন্ত বেনাপোলে অবস্থান করি। তখন জেনারেল ওসমানি আমাদের রক্ষণ ব্যূহ পরিদর্শন করেন এবং আমার সঙ্গে থাকা দুইশ সৈনিকের সঙ্গে আরও ছয়শ সৈন্য যুক্ত করার নির্দেশ দেন। তখন আমি অত্র এলাকার ইয়ুথ ক্যাম্প থেকে স্কুল কলেজের ছাত্র-জনতা, ব্যবসায়ী, চাকরিজীবী বিভিন্ন শ্রেণিপেশার আরও ছয়শ যুবককে আমার বাহিনীতে ভর্তি করি। নতুন যোগ দেওয়া যোদ্ধাদের এক মাস প্রশিক্ষণ নেওয়ার পর অস্ত্র চালনায় পারদর্শী হয়ে ওঠে। এরপর আমরা ময়মনসিংহে গিয়ে বেশ কয়েকটি অপারেশন পরিচালনা করি। তখন আমাদের ভারতের মেঘালয়ের তেল ঢালা নামক দুর্গম পাহাড়ি এলাকায় নিয়ে যাওয়া হয়। আমরা সেখানে তাদের ট্রেনিং দেই। আমার এটি ছিল দেশের পদাতিক বাহিনীর ১ নম্বর ব্যাটালিয়ন। এরপর প্রথম, তৃতীয় ও অষ্টম ইস্ট বেঙ্গল— এই তিনটি ব্যাটালিয়ন নিয়ে গঠিত হয় বাংলাদেশের প্রথম ইস্ট বেঙ্গল পদাতিক বাহিনী জেড ফোর্স। যার নেতৃত্বে ছিলেন জিয়াউর রহমান।

আমরা আরও শক্তিশালী অবস্থান গ্রহণ করি। বিভিন্ন স্থানে যুদ্ধ ও অভিযান চালাই। তার মধ্যে সবচেয়ে ভয়াবহ যুদ্ধটি হয় ৩১ জুলাই কামালপুরে। সেদিন দুটি কোম্পানি নিয়ে প্রথমে আমরা কামালপুর বিওপিতে পাকিস্তানি বাহিনীর ওপর আক্রমণ চালাই। কিন্তু তারা আমাদের চেয়ে অনেক শক্তিশালী ছিল। তাদের গোলন্দাজ বাহিনীর সাপোর্ট ছিল। আমরা মাইল ফিল্ড-কাঁটাতার অতিক্রম করে তাদের ওপর আক্রমণ করি। এ যুদ্ধে আমার বন্ধু ক্যাপ্টেন বীরোত্তম সালাহউদ্দিন শহীদ হন। দুইশজন সৈন্য নিয়ে পরিচালিত এই যুদ্ধে প্রায় একশজনই হতাহত হই। আমি নিজেও আহত হয়েছিলাম। পরে কিছুদিন এলাকায় অবস্থান ধরে রাখার পরও ক্ষয়ক্ষতির পরে আমাদের সেখান থেকে পিছিয়ে আসতে হয়। অক্টোবর মাসের শেষের দিকে আমাদের সিলেটে নিয়ে যাওয়া হয়।

সিলেটে আমরা জকিগঞ্জে পাকিস্তানি সেনাবাহিনীর বিরুদ্ধে আবারও একটি যুদ্ধ পরিচালনা করি। সে যুদ্ধে পাকি সেনাদের অস্ত্রশস্ত্র বেশি থাকলেও সমর কৌশলে আমি ব্র্যাভো বাহিনী নিয়ে এগিয়ে যাই এবং তাদের পরাস্ত করি। সেখান থেকে আমরা পাকিস্তানি বাহিনীর ১০ জন প্যারা মিলিটারি কমান্ডারকে বন্দী করি। এরপর শত্রু বাহিনী পিছু হঠতে থাকে আমরাও তাদের অনুসরণ করতে থাকি। ২৮ নভেম্বর জকিগঞ্জের গৌরীপুরে আমরা রক্ষাব্যূহ স্থাপন করি। খুব ভোরে পাকিস্তানের ৩১ বেঙ্গল রেজিমেন্ট আমাদের ওপর আক্রমণ চালায়। সে যুদ্ধে শত্রুর মেজর সরোয়ারসহ প্রায় ৫০ জন পাকিস্তানি সৈন্য নিহত হয় এবং ৩৬ জনকে আমরা বন্দী করি। এই গৌরীপুরের ওই যুদ্ধের পর পাকিস্তানি সেনাদের মনোবল ভেঙে পড়ে। তারা সিলেট শহরের দিকে পালাতে থাকে। আমরা তাদের অনুসরণ করে চা বাগানের ভিতর দিয়ে সিলেটের দিকে অগ্রসর হই। ১৪ নভেম্বর সিলেট শহরের প্রান্তসীমায় পৌঁছে গেলাম। চা বাগানের সীমানা পেরিয়ে সামনে আমরা একটি সাদা বিল্ডিং দেখতে পেলাম। পরে জানলাম যে, এটি এমসি কলেজের প্রিন্সিপালের বাসভবন। সে মুহূর্তে যুদ্ধ চলছিল। সিলেট শহর থেকে ৮ মাইল দূরে খাদিমনগরে। আমরা সবার আগে, মিত্র বাহিনীরও আগে সিলেট শহরে প্রবেশ করি। ১৩ ডিসেম্বর পাকিস্তানি বাহিনী আমাদের অবস্থানের ওপর আক্রমণ চালায়। ১৪ ডিসেম্বর পাক বাহিনী সিলেট এমসি কলেজের প্রিন্সিপালের বাসভবনের রক্ষণব্যূহ থেকে নেমে এসে আমাদের অবস্থানের ওপরে আক্রমণ চালায়। সারাদিনের সে যুদ্ধে তাদের ৪০ জন সৈন্য নিহত হয় এবং আমাদেরও ১৪ জন সৈন্য শহীদ হন। সে যুদ্ধে আমাদের প্রিয় সুবেদার মেজর ফয়েজও শাহাদাতবরণ করেন। ১৫ ডিসেম্বর সকালে পাকিস্তানি বাহিনী আবারও যখন আমাদের ওপর আক্রমণের প্রস্তুতি নিচ্ছিল, সে সময় আমাদের সঙ্গে ভারতীয় গোলন্দাজ বাহিনীর একজন মেজর ছিলেন। ঘন জঙ্গলের কারণে তার বেতার যন্ত্র কাজ করছিল না। সিলেট শহরে পৌঁছার সঙ্গে সঙ্গে যন্ত্রটি আবার সচল হয়। তার মাধ্যমে আমি পাকিস্তানি বাহিনীর রক্ষণব্যূহে বিমান হামলা করার অনুরোধ জানাই। এরপর ভারতীয় বিমান বাহিনীর দুটি ফাইটার জেট এসে তাদের অবস্থানের ওপর রকেট নিক্ষেপ করে। পাকিস্তানিরা তখন নিশ্চুপ হয়ে যায়। তখন তারা আত্মসমর্পণের আগ্রহ ব্যক্ত করে।

এই বিভাগের আরও খবর
নৃত্যশিল্পীকে মারধর করে মুখে কালি মাখাল দুর্বৃত্তরা
নৃত্যশিল্পীকে মারধর করে মুখে কালি মাখাল দুর্বৃত্তরা
ছাত্রদের যৌন হয়রানি, ঢাবি শিক্ষক গ্রেপ্তার
ছাত্রদের যৌন হয়রানি, ঢাবি শিক্ষক গ্রেপ্তার
তৃতীয় দিনেই টেস্ট জয়
তৃতীয় দিনেই টেস্ট জয়
নির্বাচন হতে হবে ফেব্রুয়ারিতেই
নির্বাচন হতে হবে ফেব্রুয়ারিতেই
জুলাই সনদ নিয়ে সংশয় কেটে গেছে
জুলাই সনদ নিয়ে সংশয় কেটে গেছে
সনদ বাস্তবায়ন না হলে নির্বাচন অবৈধ
সনদ বাস্তবায়ন না হলে নির্বাচন অবৈধ
তারেক রহমানের হাত ধরে কাজ করে যাব
তারেক রহমানের হাত ধরে কাজ করে যাব
ভারত সফরে যাচ্ছেন নিরাপত্তা উপদেষ্টা
ভারত সফরে যাচ্ছেন নিরাপত্তা উপদেষ্টা
আগামী নির্বাচনে আওয়ামী লীগ অংশ নিতে পারবে না
আগামী নির্বাচনে আওয়ামী লীগ অংশ নিতে পারবে না
গুঁড়িয়ে দেওয়া হলো উমরের বাড়ি
গুঁড়িয়ে দেওয়া হলো উমরের বাড়ি
আগুন জুলাই শহীদ স্মৃতিস্তম্ভ ও রেললাইনে
আগুন জুলাই শহীদ স্মৃতিস্তম্ভ ও রেললাইনে
সর্বোচ্চ সতর্ক আইনশৃঙ্খলা বাহিনী
সর্বোচ্চ সতর্ক আইনশৃঙ্খলা বাহিনী
সর্বশেষ খবর
মেসিময় ম্যাচে অ্যাঙ্গোলাকে হারাল বিশ্বচ্যাম্পিয়ন আর্জেন্টিনা
মেসিময় ম্যাচে অ্যাঙ্গোলাকে হারাল বিশ্বচ্যাম্পিয়ন আর্জেন্টিনা

৪৬ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

আল্লাহ ছাড়া কারও সৃষ্টির ক্ষমতা নেই
আল্লাহ ছাড়া কারও সৃষ্টির ক্ষমতা নেই

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

প্রকৃতির সঙ্গে কী সম্পর্ক চাই
প্রকৃতির সঙ্গে কী সম্পর্ক চাই

১ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

বলিউডের বর্ষীয়ান অভিনেত্রী কামিনী কৌশলের মৃত্যু
বলিউডের বর্ষীয়ান অভিনেত্রী কামিনী কৌশলের মৃত্যু

২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

খিলগাঁওয়ে কলেজ শিক্ষার্থীর আত্মহত্যা
খিলগাঁওয়ে কলেজ শিক্ষার্থীর আত্মহত্যা

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ফিলিস্তিন রাষ্ট্রদূতের নৈশভোজে বিএনপি নেতাদের অংশগ্রহণ
ফিলিস্তিন রাষ্ট্রদূতের নৈশভোজে বিএনপি নেতাদের অংশগ্রহণ

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শাকসু নির্বাচন ১৭ ডিসেম্বর
শাকসু নির্বাচন ১৭ ডিসেম্বর

৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

কুমিল্লায় ৬২ স্কুলের দুই সহস্রাধিক শিক্ষার্থীর বৃত্তি পরীক্ষা
কুমিল্লায় ৬২ স্কুলের দুই সহস্রাধিক শিক্ষার্থীর বৃত্তি পরীক্ষা

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রত্যাহার করা ২০ ডিসিকে বিভিন্ন মন্ত্রণালয় ও বিভাগে পদায়ন
প্রত্যাহার করা ২০ ডিসিকে বিভিন্ন মন্ত্রণালয় ও বিভাগে পদায়ন

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মৃত্যুর দুই বছর পর বীর মুক্তিযোদ্ধার স্বীকৃতি
মৃত্যুর দুই বছর পর বীর মুক্তিযোদ্ধার স্বীকৃতি

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সুপার সাইক্লোন সিডর দিবস, বাগেরহাটে এখনো আতঙ্ক কাটেনি
সুপার সাইক্লোন সিডর দিবস, বাগেরহাটে এখনো আতঙ্ক কাটেনি

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কালিগঞ্জে মোটরসাইকেলের মুখোমুখি সংঘর্ষে যুবক নিহত
কালিগঞ্জে মোটরসাইকেলের মুখোমুখি সংঘর্ষে যুবক নিহত

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পিরোজপুর সরকারি কলেজে ভাঙচুর: ভিডিওধারণকারী ছাত্রদল নেতা বহিষ্কার
পিরোজপুর সরকারি কলেজে ভাঙচুর: ভিডিওধারণকারী ছাত্রদল নেতা বহিষ্কার

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

৯ দিনে এনসিপির ১০১১ মনোনয়ন ফরম বিক্রি
৯ দিনে এনসিপির ১০১১ মনোনয়ন ফরম বিক্রি

৪ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

বিদ্যুৎস্পৃষ্টে যুবকের মৃত্যু
বিদ্যুৎস্পৃষ্টে যুবকের মৃত্যু

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মুন্সীগঞ্জে তারেক রহমানের ৩১ দফা প্রচারে লিফলেট বিতরণ
মুন্সীগঞ্জে তারেক রহমানের ৩১ দফা প্রচারে লিফলেট বিতরণ

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কলকাতায় বুমরাহর পেসে কাঁপল দক্ষিণ আফ্রিকা
কলকাতায় বুমরাহর পেসে কাঁপল দক্ষিণ আফ্রিকা

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ষড়যন্ত্রের পথ ছেড়ে ভোটের রাজনীতিতে ফিরে আসুন: মোশারফ হোসেন
ষড়যন্ত্রের পথ ছেড়ে ভোটের রাজনীতিতে ফিরে আসুন: মোশারফ হোসেন

৫ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

অসুস্থ ধর্মেন্দ্রর ব্যক্তিগত ভিডিও ফাঁস, হাসপাতালের কর্মী গ্রেপ্তার
অসুস্থ ধর্মেন্দ্রর ব্যক্তিগত ভিডিও ফাঁস, হাসপাতালের কর্মী গ্রেপ্তার

৫ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

‘লিটল স্টারের’ বিচারকের আসনে কারা?
‘লিটল স্টারের’ বিচারকের আসনে কারা?

৫ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

পুসকাস মনোনয়নে আছেন যারা
পুসকাস মনোনয়নে আছেন যারা

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পৃথিবীর ‘হাই রিস্ক জোন’ উঠে এলো নতুন গবেষণায়
পৃথিবীর ‘হাই রিস্ক জোন’ উঠে এলো নতুন গবেষণায়

৫ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

নাশকতার চেষ্টা, গ্রেফতার আওয়ামী লীগের ৫ নেতাকর্মী
নাশকতার চেষ্টা, গ্রেফতার আওয়ামী লীগের ৫ নেতাকর্মী

৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

রাশিয়ায় যুদ্ধবিমান বিধ্বস্ত হয়ে ২ পাইলট নিহত
রাশিয়ায় যুদ্ধবিমান বিধ্বস্ত হয়ে ২ পাইলট নিহত

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘দাঁড়িপাল্লার বিজয় নিশ্চিত করতে ময়দানে আপোষহীন থাকতে হবে’
‘দাঁড়িপাল্লার বিজয় নিশ্চিত করতে ময়দানে আপোষহীন থাকতে হবে’

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রকাশ হলো মাহমুদ মানজুরের বই ‘গীতিজীবন’
প্রকাশ হলো মাহমুদ মানজুরের বই ‘গীতিজীবন’

৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বগুড়ায় শুরু হচ্ছে এনসিএলের চার দিনের ম্যাচ
বগুড়ায় শুরু হচ্ছে এনসিএলের চার দিনের ম্যাচ

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বান্দরবানে খাদে পড়ে প্রাণ গেলো পর্যটকের
বান্দরবানে খাদে পড়ে প্রাণ গেলো পর্যটকের

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ডিসেম্বরের মধ্যে জাতীয় নির্বাচনের তফসিল ঘোষণার দাবি দুলুর
ডিসেম্বরের মধ্যে জাতীয় নির্বাচনের তফসিল ঘোষণার দাবি দুলুর

৫ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

গোপনে অ্যাপে সংগঠিত হচ্ছে দুর্বৃত্তরা, ৫০ থানায় নিরাপত্তা জোরদার
গোপনে অ্যাপে সংগঠিত হচ্ছে দুর্বৃত্তরা, ৫০ থানায় নিরাপত্তা জোরদার

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সর্বাধিক পঠিত
জীবদ্দশায় আর কোনো রাজনৈতিক দল করব না: লতিফ সিদ্দিকী
জীবদ্দশায় আর কোনো রাজনৈতিক দল করব না: লতিফ সিদ্দিকী

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাসে আগুন দিয়ে করছিলেন ভিডিও, ধাওয়া খেয়ে নদীতে ঝাঁপ দিয়ে মৃত্যু
বাসে আগুন দিয়ে করছিলেন ভিডিও, ধাওয়া খেয়ে নদীতে ঝাঁপ দিয়ে মৃত্যু

২৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বিচারকের ছেলে তাওসিফের মৃত্যু অতিরিক্ত রক্তক্ষরণে : ময়নাতদন্তকারী চিকিৎসক
বিচারকের ছেলে তাওসিফের মৃত্যু অতিরিক্ত রক্তক্ষরণে : ময়নাতদন্তকারী চিকিৎসক

১২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

স্কুলে ভর্তির নতুন নীতিমালা প্রকাশ, ৬৩ শতাংশই কোটা
স্কুলে ভর্তির নতুন নীতিমালা প্রকাশ, ৬৩ শতাংশই কোটা

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আমি আবার কখনো নির্বাচন করতে পারব ভাবিনি: বাবর
আমি আবার কখনো নির্বাচন করতে পারব ভাবিনি: বাবর

৯ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

গণভোটে আইন প্রণয়ন হয়ে যাবে না, সেজন্য সংসদ গঠিত হতে হবে : সালাহউদ্দিন
গণভোটে আইন প্রণয়ন হয়ে যাবে না, সেজন্য সংসদ গঠিত হতে হবে : সালাহউদ্দিন

১৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আওয়ামী লীগ নির্বাচনে অংশ নিতে পারবে না : প্রধান উপদেষ্টা
আওয়ামী লীগ নির্বাচনে অংশ নিতে পারবে না : প্রধান উপদেষ্টা

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতে যাচ্ছেন নিরাপত্তা উপদেষ্টা
ভারতে যাচ্ছেন নিরাপত্তা উপদেষ্টা

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গোপনে অ্যাপে সংগঠিত হচ্ছে দুর্বৃত্তরা, ৫০ থানায় নিরাপত্তা জোরদার
গোপনে অ্যাপে সংগঠিত হচ্ছে দুর্বৃত্তরা, ৫০ থানায় নিরাপত্তা জোরদার

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাড়ে ১৮ হাজার শ্রমিক পাঠিয়ে ৩১৪ কোটি টাকা লুট
সাড়ে ১৮ হাজার শ্রমিক পাঠিয়ে ৩১৪ কোটি টাকা লুট

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৩০টি বিদেশি নম্বর থেকে হত্যার হুমকি পেয়েছি : ওসমান হাদি
৩০টি বিদেশি নম্বর থেকে হত্যার হুমকি পেয়েছি : ওসমান হাদি

৯ ঘণ্টা আগে | ফেসবুক কর্নার

সংবিধান সংশোধনে ক্ষুব্ধ হয়ে পাকিস্তান সুপ্রিম কোর্টের দুই বিচারপতির পদত্যাগ
সংবিধান সংশোধনে ক্ষুব্ধ হয়ে পাকিস্তান সুপ্রিম কোর্টের দুই বিচারপতির পদত্যাগ

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কুষ্টিয়া-১ আসনে এনসিপির মনোনয়ন নিলেন নুসরাত
কুষ্টিয়া-১ আসনে এনসিপির মনোনয়ন নিলেন নুসরাত

৯ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

গাজা নিয়ে মার্কিন প্রস্তাবে রাশিয়া-চীনসহ আরব দেশগুলোর আপত্তি
গাজা নিয়ে মার্কিন প্রস্তাবে রাশিয়া-চীনসহ আরব দেশগুলোর আপত্তি

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গুঁড়িয়ে দেওয়া হল উমরের পুলওয়ামার বাড়ি
গুঁড়িয়ে দেওয়া হল উমরের পুলওয়ামার বাড়ি

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এখন দেশের মানুষের প্রধান চাহিদা উৎসবমুখর নির্বাচন: আমীর খসরু
এখন দেশের মানুষের প্রধান চাহিদা উৎসবমুখর নির্বাচন: আমীর খসরু

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

এক লাখ গাড়ি ফেরত নেবে টয়োটা
এক লাখ গাড়ি ফেরত নেবে টয়োটা

১৭ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ঢাকা ও আশপাশের জেলায় ১২ প্লাটুন বিজিবি মোতায়েন
ঢাকা ও আশপাশের জেলায় ১২ প্লাটুন বিজিবি মোতায়েন

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৪ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৪ নভেম্বর)

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অ্যাঙ্গোলার বিপক্ষে শুরু থেকেই খেলবেন মেসি
অ্যাঙ্গোলার বিপক্ষে শুরু থেকেই খেলবেন মেসি

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

একটি দল ভোটের মাঠে জান্নাতের টিকিট বিক্রি করছে: নবীউল্লাহ নবী
একটি দল ভোটের মাঠে জান্নাতের টিকিট বিক্রি করছে: নবীউল্লাহ নবী

৬ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের অনার্স চতুর্থ বর্ষের ফল প্রকাশ
জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের অনার্স চতুর্থ বর্ষের ফল প্রকাশ

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফিলিস্তিনি মসজিদে ইসরায়েলের আগুন ; নিন্দার ঝড়
ফিলিস্তিনি মসজিদে ইসরায়েলের আগুন ; নিন্দার ঝড়

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৫ ইসলামী ব্যাংক পাচ্ছে ছাড়, এখনই দিতে হচ্ছে না টাকা ফেরত
৫ ইসলামী ব্যাংক পাচ্ছে ছাড়, এখনই দিতে হচ্ছে না টাকা ফেরত

৯ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

জেমস ও পাকিস্তানের আলী আজমতের কনসার্ট স্থগিত
জেমস ও পাকিস্তানের আলী আজমতের কনসার্ট স্থগিত

১৪ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

প্রেমিকাকে ভিডিও কলে রেখে এমসি কলেজ শিক্ষার্থীর আত্মহত্যা
প্রেমিকাকে ভিডিও কলে রেখে এমসি কলেজ শিক্ষার্থীর আত্মহত্যা

১৪ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

আয়ারল্যান্ডকে ইনিংস ও ৪৭ রানে হারাল বাংলাদেশ
আয়ারল্যান্ডকে ইনিংস ও ৪৭ রানে হারাল বাংলাদেশ

১৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

জয়পুরহাট গার্লস ক্যাডেট কলেজের প্রাক্তন ক্যাডেটদের প্রথম পুনর্মিলনী উদযাপিত
জয়পুরহাট গার্লস ক্যাডেট কলেজের প্রাক্তন ক্যাডেটদের প্রথম পুনর্মিলনী উদযাপিত

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হামজা-জায়ানের চোটের শঙ্কা উড়িয়ে দিলেন কোচ কাবরেরা
হামজা-জায়ানের চোটের শঙ্কা উড়িয়ে দিলেন কোচ কাবরেরা

১৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ছাত্রদের যৌন হয়রানির অভিযোগে ঢাবি অধ্যাপক আটক
ছাত্রদের যৌন হয়রানির অভিযোগে ঢাবি অধ্যাপক আটক

৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

প্রিন্ট সর্বাধিক
আজও দর্শকমন ছুঁয়ে আছে যে দুই জুটি...
আজও দর্শকমন ছুঁয়ে আছে যে দুই জুটি...

শোবিজ

গুঁড়িয়ে দেওয়া হলো উমরের বাড়ি
গুঁড়িয়ে দেওয়া হলো উমরের বাড়ি

প্রথম পৃষ্ঠা

এখন শুধুই নির্বাচন
এখন শুধুই নির্বাচন

প্রথম পৃষ্ঠা

রহস্যঘেরা সেই মায়াবী মুখ
রহস্যঘেরা সেই মায়াবী মুখ

শোবিজ

দুষ্টু মেয়ের মিষ্টি কথা
দুষ্টু মেয়ের মিষ্টি কথা

শোবিজ

স্বজন হয়ে উঠছেন ঘাতক
স্বজন হয়ে উঠছেন ঘাতক

পেছনের পৃষ্ঠা

স্পিন নয়, চাই স্পোর্টিং উইকেট
স্পিন নয়, চাই স্পোর্টিং উইকেট

মাঠে ময়দানে

১০০ টেস্টের অপেক্ষায় মুশফিক
১০০ টেস্টের অপেক্ষায় মুশফিক

মাঠে ময়দানে

এশিয়ান আর্চারিতে কোরিয়াকে ছাড়িয়ে ভারত
এশিয়ান আর্চারিতে কোরিয়াকে ছাড়িয়ে ভারত

মাঠে ময়দানে

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

হামজাকে ঘিরেই স্বপ্ন
হামজাকে ঘিরেই স্বপ্ন

মাঠে ময়দানে

এমবাপ্পের ৪০০ বিশ্বকাপে ফ্রান্স
এমবাপ্পের ৪০০ বিশ্বকাপে ফ্রান্স

মাঠে ময়দানে

বসুন্ধরা স্ট্রাইকার্স ফাইনালে
বসুন্ধরা স্ট্রাইকার্স ফাইনালে

মাঠে ময়দানে

সিদ্ধান্ত নেবে পরবর্তী সরকার
সিদ্ধান্ত নেবে পরবর্তী সরকার

পেছনের পৃষ্ঠা

তারেক রহমানের হাত ধরে কাজ করে যাব
তারেক রহমানের হাত ধরে কাজ করে যাব

প্রথম পৃষ্ঠা

আগুন জুলাই শহীদ স্মৃতিস্তম্ভ ও রেললাইনে
আগুন জুলাই শহীদ স্মৃতিস্তম্ভ ও রেললাইনে

প্রথম পৃষ্ঠা

চাকরির আড়ালে রাশিয়ায় মানব পাচার
চাকরির আড়ালে রাশিয়ায় মানব পাচার

পেছনের পৃষ্ঠা

ছুটির দিনে সৈকতে প্রাণের মেলা
ছুটির দিনে সৈকতে প্রাণের মেলা

পেছনের পৃষ্ঠা

ছাত্রদের যৌন হয়রানি, ঢাবি শিক্ষক গ্রেপ্তার
ছাত্রদের যৌন হয়রানি, ঢাবি শিক্ষক গ্রেপ্তার

প্রথম পৃষ্ঠা

সংকটে ইলিশের দাম বেড়েছে
সংকটে ইলিশের দাম বেড়েছে

পেছনের পৃষ্ঠা

বাল্যবন্ধু জরেজ ও তার প্রেমিকা গ্রেপ্তার
বাল্যবন্ধু জরেজ ও তার প্রেমিকা গ্রেপ্তার

পেছনের পৃষ্ঠা

ভালো নেই রাজধানীর গৃহশিক্ষকরা
ভালো নেই রাজধানীর গৃহশিক্ষকরা

পেছনের পৃষ্ঠা

যুক্তরাষ্ট্রে প্রশংসিত বাংলাদেশি পুলিশ অফিসার
যুক্তরাষ্ট্রে প্রশংসিত বাংলাদেশি পুলিশ অফিসার

পেছনের পৃষ্ঠা

ভারত সফরে যাচ্ছেন নিরাপত্তা উপদেষ্টা
ভারত সফরে যাচ্ছেন নিরাপত্তা উপদেষ্টা

প্রথম পৃষ্ঠা

সেই কাদের
সেই কাদের

শোবিজ

আমন খেতে ইঁদুরের হানা
আমন খেতে ইঁদুরের হানা

দেশগ্রাম

মেহেরপুর সীমান্তে ১২ জনকে ফেরত দিল বিএসএফ
মেহেরপুর সীমান্তে ১২ জনকে ফেরত দিল বিএসএফ

পেছনের পৃষ্ঠা

জেনেভা ক্যাম্পে ককটেলের গোপন কারখানার সন্ধান
জেনেভা ক্যাম্পে ককটেলের গোপন কারখানার সন্ধান

নগর জীবন

কৃষককে কুপিয়ে গরু লুট
কৃষককে কুপিয়ে গরু লুট

দেশগ্রাম

বিচারকের ছেলের মৃত্যু রক্তক্ষরণে
বিচারকের ছেলের মৃত্যু রক্তক্ষরণে

পেছনের পৃষ্ঠা