শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, মঙ্গলবার, ১৫ মে, ২০১৮ আপডেট:

কে হচ্ছেন নগরপিতা

আরাফাত মুন্না, সামছুজ্জামান শাহীন ও সাইফুল ইসলাম, খুলনা থেকে
প্রিন্ট ভার্সন
কে হচ্ছেন নগরপিতা

আজ অনুষ্ঠিত হচ্ছে খুলনা সিটি করপোরেশন (কেসিসি) নির্বাচনের ভোট গ্রহণ। এ ব্যাপারে সব প্রস্তুতি সম্পন্ন হয়েছে। ফলে সারা দেশের দৃষ্টি এখন খুলনায়। কে হচ্ছেন খুলনার নগরপিতা তা নিয়ে সব মহলেই আলোচনা চলছে। আওয়ামী লীগ মনোনীত মেয়র প্রার্থী তালুকদার আবদুল খালেক নাকি বিএনপি প্রার্থী নজরুল ইসলাম মঞ্জু বিজয় মুকুট পরবেন— এ প্রশ্নের উত্তর মিলবে আজই। আজ সকাল ৮টায় নগরীর সব ভোট কেন্দ্রে একযোগে ভোট গ্রহণ শুরু হবে এবং তা বিরতিহীনভাবে চলবে বিকাল ৪টা পর্যন্ত। সোনাডাঙ্গায় মহিলা ক্রীড়া কমপ্লেক্সে স্থাপিত নির্বাচন কমিশনের নিয়ন্ত্রণকক্ষ থেকে কেন্দ্রীয়ভাবে ফলাফল ঘোষণা করা হবে। প্রত্যেক ভোট কেন্দ্রে পাঠানো হয়েছে ব্যালট পেপার, ব্যালট বাক্সসহ ভোট গ্রহণের সামগ্রী। প্রিসাইডিং অফিসার ও পুলিশের দায়িত্বপ্রাপ্ত কর্মকর্তারা নিজ নিজ কেন্দ্রের ভোট গ্রহণসামগ্রী বুঝে নিয়েছেন। প্রথমবারের মতো খুলনা মহানগরীতে মেয়র পদে দলীয় প্রতীকে নির্বাচন হচ্ছে। বিশ্লেষকরা মনে করেন, নির্বাচনে নতুন ৫৩ হাজার ভোটারের পাশাপাশি বস্তিবাসী ১ লাখ ভোটারও ফল নির্ধারণে ভূমিকা রাখবেন। প্রচার-প্রচারণার সময় প্রায় প্রতিদিনই প্রধান দুই প্রতিদ্বন্দ্বীর অভিযোগ-পাল্টা অভিযোগ, হুমকিতে উত্তাপ ছড়িয়েছিল। তবে শান্তিপূর্ণ পরিবেশে ভোট চান নগরবাসী। রিটার্নিং অফিসার বলছেন, নির্বাচনে সংঘাতের কোনো সুযোগ নেই। কেউ বিশৃঙ্খলা সৃষ্টির চেষ্টা করলেই তার বিরুদ্ধে কঠোর ব্যবস্থা নেওয়া হবে। প্রধান দুই রাজনৈতিক দলের প্রার্থী জয়ের ব্যাপারে আশাবাদ ব্যক্ত করেছেন। সিটি করপোরেশন নির্বাচনকে কেন্দ্র করে কড়া নিরাপত্তামূলক ব্যবস্থা নেওয়া হয়েছে গোটা এলাকায়। রবিবার দুপুরের পরই মাঠে নেমেছেন বর্ডার গার্ড বাংলাদেশের (বিজিবি) ৬৪০ সদস্য। গতকাল থেকে বিজিবি ছাড়াও নগরীর বিভিন্ন স্থানে পুলিশের বিশেষায়িত বাহিনী র‌্যাপিড অ্যাকশন ব্যাটালিয়ান (র‌্যাব) টহল দিচ্ছে। মোড়ে মোড়ে পুলিশের চেকপোস্টও দেখা গেছে। রিটার্নিং অফিসারের পাশাপাশি পুলিশের পক্ষ থেকেও ভোটারদের নির্বিঘ্নে ভোট কেন্দ্রে যাওয়ার আহ্বান জানানো হয়েছে। নির্বাচন উপলক্ষে খুলনা সিটি করপোরেশন এলাকায় সাধারণ ছুটি ঘোষণা করা হয়েছে। সকালে ভোট গ্রহণ সামগ্রী বিতরণের সময় রিটার্নিং অফিসার মো. ইউনুচ আলী সাংবাদিকদের বলেন, সুষ্ঠু ও অবাধ ভোট গ্রহণের জন্য সব প্রস্তুতি নেওয়া হয়েছে। কেউ বিশৃঙ্খলার চেষ্টা করলে তার বিরুদ্ধে কঠোর ব্যবস্থা নেওয়া হবে। আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর ১০ হাজার সদস্যের পাশাপাশি ভ্রাম্যমাণ আদালতও থাকবে মাঠে। খুলনা মেট্রোপলিটন পুলিশের মুখপাত্র ও অতিরিক্ত উপ-পুলিশ কমিশনার সোনালী সেন সাংবাদিকদের বলেন, আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর সদস্যরা সতর্ক অবস্থায় রয়েছেন। কোথাও কোনো অপ্রীতিকর ঘটনা ঘটলে সঙ্গে সঙ্গে ব্যবস্থা নেওয়া হবে। সকল প্রকার বিশৃঙ্খলা রোধে পুলিশ সব সময় প্রস্তুত রয়েছে। খুলনা সিটি করপোরেশন নির্বাচন অনুষ্ঠানের জন্য ৩১ মার্চ তফসিল ঘোষণা করে নির্বাচন কমিশন। খুলনা সিটিতে মোট ভোটার ৪ লাখ ৯৩ হাজার ৯৩ জন। এর মধ্যে পুরুষ ২ লাখ ৪৮ হাজার ৯৮৬ ও নারী ২ লাখ ৪৪ হাজার ১০৭ জন। ভোট গ্রহণ কর্মকর্তা ৪ হাজার ৯৭২ জন। নির্বাচনে ভোট কেন্দ্র ২৮৯টি। এর মধ্যে ২টি কেন্দ্রে ইলেকট্রনিক ভোটিং মেশিন (ইভিএম) ব্যবহার করা হবে। এ ২টি কেন্দ্রের ১০টি বুথের ২ হাজার ৯৭৮ জন ভোটার ইভিএমে ভোট দেওয়ার সুযোগ পাচ্ছেন।

নির্বাচন পর্যবেক্ষণের জন্য নির্বাচন কমিশনের নিজস্ব পর্যবেক্ষক দল থাকছে। কমিশনের যুগ্মসচিব আবদুল বাতেনের নেতৃত্বে ২৯ সদস্যের পর্যবেক্ষক দল রবিবারই কাজ শুরু করেছেন। আবদুল বাতেন জানান, নির্বাচনের জন্য ভোট কেন্দ্রে প্রিসাইডিং অফিসার, সহকারী প্রিসাইডিং অফিসারসহ ৫ হাজার ২২১ জন কর্মী দায়িত্ব পালন করছেন।

জয়ের আশা প্রধান দুই প্রার্থীর : নির্বাচনে জয়ের বিষয়ে আশাবাদী প্রধান দুই রাজনৈতিক দল আওয়ামী লীগ ও বিএনপি প্রার্থী। আওয়ামী লীগ প্রার্থী তালুকদার আবদুল খালেক বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, ‘আমি এই সিটি করপোরেশনের মেয়র ছিলাম। অনেক কাজ করেছি।’ তিনি বলেন, গত নির্বাচনে খুলনার মানুষ ভুল করেছিল। সেই ভুলের খেসারতও দিয়েছে। খুলনার মানুষ একই ভুল দুবার করবে না। আওয়মী লীগের কেন্দ্রীয় কার্যনির্বাহী কমিটির সদস্য ও দলের মেয়র প্রার্থীর সমন্বয়ক এস এম কামাল হোসেন বলেন, উন্নয়নের স্বার্থেই তারা নৌকায় ভোট দেবে। বিএনপি প্রার্থী নজরুল ইসলাম মঞ্জু বলেন, ‘নানা প্রতিকূলতায় সব ওয়ার্ডে আমার যাওয়া সম্ভব হয়নি। যেখানে গিয়েছি মানুষ তাদের মুখের হাসি দিয়ে আমাকে ইঙ্গিত দিয়ে দিয়েছেন। সুষ্ঠুভাবে নির্বাচন হলে আমি জয়ী হব।’

সংঘাত চান না ভোটাররা : প্রচারের শুরু থেকেই বিএনপি সমর্থিত মেয়র প্রার্থী নজরুল ইসলাম মঞ্জু ভোট নিয়ে নানা শঙ্কার কথা জানিয়ে আসছিলেন। দুই দলের প্রার্থী ও সমর্থকের মধ্যে হুমকি-পাল্টা হুমকির ঘটনাও ঘটেছে। তবে প্রচারের শেষ দিন পর্যন্ত উল্লেখযোগ্য কোনো অঘটন ঘটেনি। তাই ভোটাররাও চান শান্তিপূর্ণ ভোট গ্রহণ। ৯ নম্বর ওয়ার্ডের ভোটার আকবর আলী সরকার বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, ‘প্রচারের শেষ দিন পর্যন্ত দুই দলই মারমুখী অবস্থায় ছিল। তবে আল্লাহর রহমতে তেমন কোনো ঘটনা ঘটেনি। আমরা চাই ভোটের দিনও ভালোভাবে ভোট দিতে।’

মেয়র পদে প্রার্থী যারা : নির্বাচনে মেয়র পদে আওয়ামী লীগ-বিএনপি ছাড়াও আরও তিন দলের তিন প্রার্থী প্রতিদ্বন্দ্বিতা করছেন। অন্য দলের প্রার্থীরা হলেন জাতীয় পার্টির এস এম শফিকুর রহমান মুশফিক (লাঙ্গল), ইসলামী আন্দোলনের খুলনা মহানগরী সভাপতি মো. মুজ্জাম্মিল হক (হাতপাখা), বাংলাদেশের কমিউনিস্ট পার্টির (সিপিবি) খুলনা মহানগরী সাধারণ সম্পাদক মিজানুর রহমান বাবু (কাস্তে)। এ ছাড়া এ নির্বাচনে ৩১টি সাধারণ ওয়ার্ডে ১৪৮ ও সংরক্ষিত ১০ নারী কাউন্সিলর পদে প্রার্থী হয়েছেন ৩৯ জন।

ঝুঁকিপূর্ণ কেন্দ্রগুলোয় অতিরিক্ত নিরাপত্তা : ২৮৯টি ভোট কেন্দ্রের মধ্যে ২৩৪টিই ঝুঁকিপূর্ণ। বাকি ৫৫টিকে তুলনামূলক কম ঝুঁকিপূর্ণ হিসেবে চিহ্নিত করেছে পুলিশ। ঝুঁকিপূর্ণ কেন্দ্রগুলোয় বাড়তি নিরাপত্তা দেওয়া হবে। রিটার্নিং অফিসার মো. ইউনুচ আলী এ বিষয়ে জানান, বিভিন্ন বিষয় বিবেচনা করে ভোট কেন্দ্রগুলোকে গুরুত্বপূর্ণ ও সাধারণভাবে বিবেচনা করা হয়েছে। প্রতি সাধারণ ভোট কেন্দ্রে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর ২০ জন এবং গুরুত্বপূর্ণ কেন্দ্রে ২২ জন সদস্য থাকবেন। এ ছাড়া থাকবেন র‌্যাব, বিজিবি, পুলিশের মোবাইল টিম, নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট, জুডিশিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট ও আনসার দল।

খুলনায় ভোটের সার্বিক পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে : নির্বাচন কমিশন সচিব হেলালুদ্দীন আহমদ বলেছেন, কেন্দ্রে কেন্দ্রে ভোটের সামগ্রী পৌঁছে গেছে। আইনশৃঙ্খলা বাহিনী মাঠে টহলে ও কেন্দ্রে অবস্থান করছে। সুষ্ঠু নির্বাচনের জন্য যাবতীয় প্রস্তুতি শেষ করা হয়েছে। দলীয় এ ভোটে প্রার্থীদের বাগ্যুদ্ধ ও পাল্টাপাল্টি অভিযোগ থাকলেও শেষ মুহূর্তে ভোটের সার্বিক পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে রয়েছে বলে জানান তিনি। তিনি বলেন, খুলনা সিটি এলাকা এখন ঠাণ্ডা অবস্থা। ভোট নিয়ে কারও কোনো আর শঙ্কা নেই। যারা (বিএনপি) অভিযোগ করেছে তাদের বুঝাতে সক্ষম হয়েছি- অভিযোগগুলো সত্যি নয়। জাতীয় নির্বাচনের আগে সুষ্ঠু নির্বাচনের বার্তা দেওয়ার কথা তুলে ধরেন সচিব। হেলালুদ্দীন আহমদ বলেন, সামনে সংসদ নির্বাচন। আরও সিটি ভোট রয়েছে তার আগে। খুলনার মাধ্যমে আমরা সবাইকে বার্তা দিতে চাই- সুষ্ঠু নির্বাচনে সর্বোচ্চ প্রস্তুতি নিয়েছি। সব সময় সুষ্ঠু নির্বাচন করবা আমরা।

এই বিভাগের আরও খবর
নৃত্যশিল্পীকে মারধর করে মুখে কালি মাখাল দুর্বৃত্তরা
নৃত্যশিল্পীকে মারধর করে মুখে কালি মাখাল দুর্বৃত্তরা
ছাত্রদের যৌন হয়রানি, ঢাবি শিক্ষক গ্রেপ্তার
ছাত্রদের যৌন হয়রানি, ঢাবি শিক্ষক গ্রেপ্তার
তৃতীয় দিনেই টেস্ট জয়
তৃতীয় দিনেই টেস্ট জয়
নির্বাচন হতে হবে ফেব্রুয়ারিতেই
নির্বাচন হতে হবে ফেব্রুয়ারিতেই
জুলাই সনদ নিয়ে সংশয় কেটে গেছে
জুলাই সনদ নিয়ে সংশয় কেটে গেছে
সনদ বাস্তবায়ন না হলে নির্বাচন অবৈধ
সনদ বাস্তবায়ন না হলে নির্বাচন অবৈধ
তারেক রহমানের হাত ধরে কাজ করে যাব
তারেক রহমানের হাত ধরে কাজ করে যাব
ভারত সফরে যাচ্ছেন নিরাপত্তা উপদেষ্টা
ভারত সফরে যাচ্ছেন নিরাপত্তা উপদেষ্টা
আগামী নির্বাচনে আওয়ামী লীগ অংশ নিতে পারবে না
আগামী নির্বাচনে আওয়ামী লীগ অংশ নিতে পারবে না
গুঁড়িয়ে দেওয়া হলো উমরের বাড়ি
গুঁড়িয়ে দেওয়া হলো উমরের বাড়ি
আগুন জুলাই শহীদ স্মৃতিস্তম্ভ ও রেললাইনে
আগুন জুলাই শহীদ স্মৃতিস্তম্ভ ও রেললাইনে
সর্বোচ্চ সতর্ক আইনশৃঙ্খলা বাহিনী
সর্বোচ্চ সতর্ক আইনশৃঙ্খলা বাহিনী
সর্বশেষ খবর
গাইবান্ধায় ফুটবল টুর্নামেন্ট উদ্বোধন
গাইবান্ধায় ফুটবল টুর্নামেন্ট উদ্বোধন

২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

দিনাজপুরে বিশ্ব ডায়াবেটিস দিবস পালিত
দিনাজপুরে বিশ্ব ডায়াবেটিস দিবস পালিত

৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ভোট দেওয়ার জন্য দেশের মানুষ মুখিয়ে আছে: মোশারফ হোসেন
ভোট দেওয়ার জন্য দেশের মানুষ মুখিয়ে আছে: মোশারফ হোসেন

৮ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

নাতবউকে ধর্ষণের অভিযোগে বিএনপি নেতাকে জুতাপেটা, পুলিশে সোপর্দ
নাতবউকে ধর্ষণের অভিযোগে বিএনপি নেতাকে জুতাপেটা, পুলিশে সোপর্দ

৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

টেকনাফে পলাতক দুই আসামি গ্রেফতার
টেকনাফে পলাতক দুই আসামি গ্রেফতার

১১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

প্লাস্টিকমুক্ত ক্যাম্পাস গড়ার আহ্বান রিজওয়ানা হাসানের
প্লাস্টিকমুক্ত ক্যাম্পাস গড়ার আহ্বান রিজওয়ানা হাসানের

১৭ মিনিট আগে | নগর জীবন

ভাড়া নিয়ে শ্রমিক ও শিক্ষার্থীদের সংঘর্ষ, ১০ বাস ভাঙচুর
ভাড়া নিয়ে শ্রমিক ও শিক্ষার্থীদের সংঘর্ষ, ১০ বাস ভাঙচুর

১৮ মিনিট আগে | নগর জীবন

ঢাকার রাস্তায় রিকশাচালকের আসনে পাকিস্তানি অভিনেতা
ঢাকার রাস্তায় রিকশাচালকের আসনে পাকিস্তানি অভিনেতা

১৯ মিনিট আগে | শোবিজ

মুখস্থ নয়, সন্তানদের প্রকৃত শিক্ষায় গড়তে হবে: গণশিক্ষা উপদেষ্টা
মুখস্থ নয়, সন্তানদের প্রকৃত শিক্ষায় গড়তে হবে: গণশিক্ষা উপদেষ্টা

২১ মিনিট আগে | জাতীয়

চমেকে পুনর্মিলনী ১৭ ও ১৮ জানুয়ারি
চমেকে পুনর্মিলনী ১৭ ও ১৮ জানুয়ারি

২৭ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজনীতি আর আগের মতো চলবে না: আমীর খসরু
রাজনীতি আর আগের মতো চলবে না: আমীর খসরু

২৮ মিনিট আগে | রাজনীতি

সিংড়ায় শীতের আগমনে লেপ–তোষকের দোকানে ভিড়
সিংড়ায় শীতের আগমনে লেপ–তোষকের দোকানে ভিড়

৩৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ধর্মকে রাজনীতিতে আনবেন না: ডা. জাহিদ
ধর্মকে রাজনীতিতে আনবেন না: ডা. জাহিদ

৩৭ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

ভাল ফলাফলের পাশাপাশি ভাল মানুষ হতে হবে : ঢাকা বোর্ড চেয়ারম্যান
ভাল ফলাফলের পাশাপাশি ভাল মানুষ হতে হবে : ঢাকা বোর্ড চেয়ারম্যান

৪১ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

ইন্দোনেশিয়ায় ভূমিধসে ১১ জনের প্রাণহানি, নিখোঁজ ১২
ইন্দোনেশিয়ায় ভূমিধসে ১১ জনের প্রাণহানি, নিখোঁজ ১২

৪৩ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘‌বিএনপি ক্ষমতায় গেলে নারীদের প্রতিষ্ঠিত করতে নানা উদ্যোগ নেওয়া হবে’
‘‌বিএনপি ক্ষমতায় গেলে নারীদের প্রতিষ্ঠিত করতে নানা উদ্যোগ নেওয়া হবে’

৪৮ মিনিট আগে | রাজনীতি

জাতি একটি সুষ্ঠু সুন্দর অবাধ নির্বাচনের জন্য অপেক্ষা করছে: দুলু
জাতি একটি সুষ্ঠু সুন্দর অবাধ নির্বাচনের জন্য অপেক্ষা করছে: দুলু

৫২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

লড়াই এখনো শেষ হয়নি : সেলিমা রহমান
লড়াই এখনো শেষ হয়নি : সেলিমা রহমান

৫৬ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

মিরপুরে বিআরটিএ এলাকায় ককটেল বিস্ফোরণ
মিরপুরে বিআরটিএ এলাকায় ককটেল বিস্ফোরণ

৫৬ মিনিট আগে | নগর জীবন

‘আগামী নির্বাচনে নোয়াখালীর ৬টি আসন বিএনপিকে উপহার দেওয়া হবে’
‘আগামী নির্বাচনে নোয়াখালীর ৬টি আসন বিএনপিকে উপহার দেওয়া হবে’

৫৬ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

হাতিরঝিলে ককটেল বিস্ফোরণ, মোটরসাইকেলে আগুন
হাতিরঝিলে ককটেল বিস্ফোরণ, মোটরসাইকেলে আগুন

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

৩১ দফা রাষ্ট্রের পুনর্গঠনের সার্বজনীন নির্দেশনা: মনিরুল হক
৩১ দফা রাষ্ট্রের পুনর্গঠনের সার্বজনীন নির্দেশনা: মনিরুল হক

১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

সিলেটে বিপুল পরিমাণ মাদক ধ্বংস
সিলেটে বিপুল পরিমাণ মাদক ধ্বংস

১ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

নারায়ণগঞ্জে প্রকাশ্যে গুলি, যুবক আহত
নারায়ণগঞ্জে প্রকাশ্যে গুলি, যুবক আহত

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

নোয়াখালী বিভাগ হলে দেশের চিত্র পাল্টে যাবে : বরকত উল্লাহ বুলু
নোয়াখালী বিভাগ হলে দেশের চিত্র পাল্টে যাবে : বরকত উল্লাহ বুলু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ফজলুর রহমান মেমোরিয়াল কলেজের দুই যুগ পূর্তিতে বর্ণাঢ্য আয়োজন
ফজলুর রহমান মেমোরিয়াল কলেজের দুই যুগ পূর্তিতে বর্ণাঢ্য আয়োজন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সোনারগাঁয়ে তাঁতী দলের আহ্বায়ক কমিটি ঘোষণা
সোনারগাঁয়ে তাঁতী দলের আহ্বায়ক কমিটি ঘোষণা

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

‘নিরাপত্তার স্বার্থে’ জাবিতে রাত ১০টার পর যেকোনো অনুষ্ঠান নিষিদ্ধ
‘নিরাপত্তার স্বার্থে’ জাবিতে রাত ১০টার পর যেকোনো অনুষ্ঠান নিষিদ্ধ

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

‘ধানের শীষে ভোট দিয়ে দেশকে রক্ষা করুন’
‘ধানের শীষে ভোট দিয়ে দেশকে রক্ষা করুন’

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মোংলায় জামায়াতে ইসলামীর ওলামা সম্মেলন অনুষ্ঠিত
মোংলায় জামায়াতে ইসলামীর ওলামা সম্মেলন অনুষ্ঠিত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
‘হানি ট্র্যাপে’ ফেলে আশরাফুলকে ২৬ টুকরো করে বন্ধু জরেজ
‘হানি ট্র্যাপে’ ফেলে আশরাফুলকে ২৬ টুকরো করে বন্ধু জরেজ

৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

স্ত্রীর মামলায় হিরো আলম গ্রেফতার
স্ত্রীর মামলায় হিরো আলম গ্রেফতার

৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ট্রাম্পের অতীত সম্পর্কের নতুন তথ্য ফাঁস
ট্রাম্পের অতীত সম্পর্কের নতুন তথ্য ফাঁস

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অনলাইনে প্রেম, ভারতে ‘ভালো চাকরির’ প্রলোভন; অতঃপর কলেজছাত্রীকে পাচার
অনলাইনে প্রেম, ভারতে ‘ভালো চাকরির’ প্রলোভন; অতঃপর কলেজছাত্রীকে পাচার

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে খতমে নবুওয়ত মহাসম্মেলনে জনতার ঢল
সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে খতমে নবুওয়ত মহাসম্মেলনে জনতার ঢল

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিচারকের ছেলে হত্যার ঘটনায় বক্তব্য প্রকাশ, আরএমপি কমিশনারকে তলব
বিচারকের ছেলে হত্যার ঘটনায় বক্তব্য প্রকাশ, আরএমপি কমিশনারকে তলব

৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

তেল ট্যাংকার জব্দ করল ইরান, যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে উত্তেজনার শঙ্কা
তেল ট্যাংকার জব্দ করল ইরান, যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে উত্তেজনার শঙ্কা

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘বিএনপি ক্ষমতায় গেলে ‘আল্লাহর উপর আস্থা ও বিশ্বাস’ সংবিধানে পুনর্বহাল করা হবে’
‘বিএনপি ক্ষমতায় গেলে ‘আল্লাহর উপর আস্থা ও বিশ্বাস’ সংবিধানে পুনর্বহাল করা হবে’

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রত্যাহার করা ২০ ডিসিকে বিভিন্ন মন্ত্রণালয় ও বিভাগে পদায়ন
প্রত্যাহার করা ২০ ডিসিকে বিভিন্ন মন্ত্রণালয় ও বিভাগে পদায়ন

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ছাত্র উপদেষ্টারা জুলাইকে বিক্রি করে দিয়েছে : মুনতাসির মাহমুদ
ছাত্র উপদেষ্টারা জুলাইকে বিক্রি করে দিয়েছে : মুনতাসির মাহমুদ

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ফিলিস্তিন রাষ্ট্রদূতের নৈশভোজে বিএনপি নেতাদের অংশগ্রহণ
ফিলিস্তিন রাষ্ট্রদূতের নৈশভোজে বিএনপি নেতাদের অংশগ্রহণ

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিহারে সবচেয়ে কম বয়সি বিধায়ক কে এই মৈথিলী ঠাকুর?
বিহারে সবচেয়ে কম বয়সি বিধায়ক কে এই মৈথিলী ঠাকুর?

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আজ থেকে সীমিত পরিসরে নতুন ইউনিফর্মে পুলিশ
আজ থেকে সীমিত পরিসরে নতুন ইউনিফর্মে পুলিশ

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

স্ত্রীর গলাকাটা মরদেহের পাশেই পড়ে ছিলেন আহত স্বামী
স্ত্রীর গলাকাটা মরদেহের পাশেই পড়ে ছিলেন আহত স্বামী

১০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বিএনপি নেতা ইকবালকে মনোনয়ন দেওয়ার দাবিতে একযোগে ১৮ স্থানে মশাল মিছিল
বিএনপি নেতা ইকবালকে মনোনয়ন দেওয়ার দাবিতে একযোগে ১৮ স্থানে মশাল মিছিল

৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মেসিময় ম্যাচে অ্যাঙ্গোলাকে হারাল বিশ্বচ্যাম্পিয়ন আর্জেন্টিনা
মেসিময় ম্যাচে অ্যাঙ্গোলাকে হারাল বিশ্বচ্যাম্পিয়ন আর্জেন্টিনা

১৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

গণভোটে ‘না’ বলার সুযোগ কোথায়, প্রশ্ন রিজভীর
গণভোটে ‘না’ বলার সুযোগ কোথায়, প্রশ্ন রিজভীর

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

টি-টোয়েন্টিতে বৈভবের বিশ্বরেকর্ড
টি-টোয়েন্টিতে বৈভবের বিশ্বরেকর্ড

১১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

লকডাউন আর বেহেশতের টিকিট বিলিকারীদের মধ্যে সম্পর্ক আছে : এ্যানী
লকডাউন আর বেহেশতের টিকিট বিলিকারীদের মধ্যে সম্পর্ক আছে : এ্যানী

৪ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

২০২৬ বিশ্বকাপে জায়গা নিশ্চিত করল যারা
২০২৬ বিশ্বকাপে জায়গা নিশ্চিত করল যারা

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ঢাকা–নারায়ণগঞ্জ রুট : মাসে ৬০০ টাকায় যতবার খুশি ঢাকায় যাতায়াত
ঢাকা–নারায়ণগঞ্জ রুট : মাসে ৬০০ টাকায় যতবার খুশি ঢাকায় যাতায়াত

১১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চীনে হাজার টনের নতুন স্বর্ণখনি সন্ধান
চীনে হাজার টনের নতুন স্বর্ণখনি সন্ধান

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জম্মু–কাশ্মিরে থানায় ভয়াবহ বিস্ফোরণ, নিহত ৯
জম্মু–কাশ্মিরে থানায় ভয়াবহ বিস্ফোরণ, নিহত ৯

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

খতমে নবুওয়ত মহাসম্মেলনে সালাহউদ্দিন আহমদ
খতমে নবুওয়ত মহাসম্মেলনে সালাহউদ্দিন আহমদ

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সাঈদ আনোয়ারের রেকর্ডে ভাগ বসালেন বাবর আজম
সাঈদ আনোয়ারের রেকর্ডে ভাগ বসালেন বাবর আজম

১১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আল্লাহ ছাড়া কারও সৃষ্টির ক্ষমতা নেই
আল্লাহ ছাড়া কারও সৃষ্টির ক্ষমতা নেই

২০ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

এবারের নির্বাচন ১৪, ১৮ ও ২৪’র মতো হলে জাতির ভাগ্যে দুর্ভোগ আছে: গোলাম পরওয়ার
এবারের নির্বাচন ১৪, ১৮ ও ২৪’র মতো হলে জাতির ভাগ্যে দুর্ভোগ আছে: গোলাম পরওয়ার

৯ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

এবার শাকিবের নায়িকা হচ্ছেন পাকিস্তানের অভিনেত্রী
এবার শাকিবের নায়িকা হচ্ছেন পাকিস্তানের অভিনেত্রী

১০ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

একটি দল বিএনপিতে বিভেদ সৃষ্টির চেষ্টা করছে: মির্জা ফখরুল
একটি দল বিএনপিতে বিভেদ সৃষ্টির চেষ্টা করছে: মির্জা ফখরুল

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

অস্থিরতার ফাঁদে দেশ!
অস্থিরতার ফাঁদে দেশ!

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
গুঁড়িয়ে দেওয়া হলো উমরের বাড়ি
গুঁড়িয়ে দেওয়া হলো উমরের বাড়ি

প্রথম পৃষ্ঠা

স্বজন হয়ে উঠছেন ঘাতক
স্বজন হয়ে উঠছেন ঘাতক

পেছনের পৃষ্ঠা

এখন শুধুই নির্বাচন
এখন শুধুই নির্বাচন

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

সিদ্ধান্ত নেবে পরবর্তী সরকার
সিদ্ধান্ত নেবে পরবর্তী সরকার

পেছনের পৃষ্ঠা

তারেক রহমানের হাত ধরে কাজ করে যাব
তারেক রহমানের হাত ধরে কাজ করে যাব

প্রথম পৃষ্ঠা

চাকরির আড়ালে রাশিয়ায় মানব পাচার
চাকরির আড়ালে রাশিয়ায় মানব পাচার

পেছনের পৃষ্ঠা

ছুটির দিনে সৈকতে প্রাণের মেলা
ছুটির দিনে সৈকতে প্রাণের মেলা

পেছনের পৃষ্ঠা

আজও দর্শকমন ছুঁয়ে আছে যে দুই জুটি...
আজও দর্শকমন ছুঁয়ে আছে যে দুই জুটি...

শোবিজ

রহস্যঘেরা সেই মায়াবী মুখ
রহস্যঘেরা সেই মায়াবী মুখ

শোবিজ

আগামী নির্বাচনে আওয়ামী লীগ অংশ নিতে পারবে না
আগামী নির্বাচনে আওয়ামী লীগ অংশ নিতে পারবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

দুষ্টু মেয়ের মিষ্টি কথা
দুষ্টু মেয়ের মিষ্টি কথা

শোবিজ

বিএনপি কার্যালয়ের পেছন থেকে বোমাসদৃশ বস্তু উদ্ধার
বিএনপি কার্যালয়ের পেছন থেকে বোমাসদৃশ বস্তু উদ্ধার

দেশগ্রাম

শরীফের ক্যামেরায় সাগরতলের অজানা জগৎ
শরীফের ক্যামেরায় সাগরতলের অজানা জগৎ

শনিবারের সকাল

ছাত্রদের যৌন হয়রানি, ঢাবি শিক্ষক গ্রেপ্তার
ছাত্রদের যৌন হয়রানি, ঢাবি শিক্ষক গ্রেপ্তার

প্রথম পৃষ্ঠা

সংকটে ইলিশের দাম বেড়েছে
সংকটে ইলিশের দাম বেড়েছে

পেছনের পৃষ্ঠা

সর্বোচ্চ সতর্ক আইনশৃঙ্খলা বাহিনী
সর্বোচ্চ সতর্ক আইনশৃঙ্খলা বাহিনী

প্রথম পৃষ্ঠা

কী হবে হ্যাঁ-না ভোটে
কী হবে হ্যাঁ-না ভোটে

প্রথম পৃষ্ঠা

স্পিন নয়, চাই স্পোর্টিং উইকেট
স্পিন নয়, চাই স্পোর্টিং উইকেট

মাঠে ময়দানে

১০০ টেস্টের অপেক্ষায় মুশফিক
১০০ টেস্টের অপেক্ষায় মুশফিক

মাঠে ময়দানে

হামজাকে ঘিরেই স্বপ্ন
হামজাকে ঘিরেই স্বপ্ন

মাঠে ময়দানে

এমবাপ্পের ৪০০ বিশ্বকাপে ফ্রান্স
এমবাপ্পের ৪০০ বিশ্বকাপে ফ্রান্স

মাঠে ময়দানে

এশিয়ান আর্চারিতে কোরিয়াকে ছাড়িয়ে ভারত
এশিয়ান আর্চারিতে কোরিয়াকে ছাড়িয়ে ভারত

মাঠে ময়দানে

ভারত সফরে যাচ্ছেন নিরাপত্তা উপদেষ্টা
ভারত সফরে যাচ্ছেন নিরাপত্তা উপদেষ্টা

প্রথম পৃষ্ঠা

একটি রাজনৈতিক দল ধর্মের নামে ব্যবসা করে
একটি রাজনৈতিক দল ধর্মের নামে ব্যবসা করে

প্রথম পৃষ্ঠা

বসুন্ধরা স্ট্রাইকার্স ফাইনালে
বসুন্ধরা স্ট্রাইকার্স ফাইনালে

মাঠে ময়দানে

ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচনের লক্ষ্যেই মাঠে আছি
ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচনের লক্ষ্যেই মাঠে আছি

প্রথম পৃষ্ঠা

বাল্যবন্ধু জরেজ ও তার প্রেমিকা গ্রেপ্তার
বাল্যবন্ধু জরেজ ও তার প্রেমিকা গ্রেপ্তার

পেছনের পৃষ্ঠা

আমাদের সবাইকে ভালো মানুষ হতে হবে
আমাদের সবাইকে ভালো মানুষ হতে হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

ভালো নেই রাজধানীর গৃহশিক্ষকরা
ভালো নেই রাজধানীর গৃহশিক্ষকরা

পেছনের পৃষ্ঠা