শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, মঙ্গলবার, ১৫ মে, ২০১৮ আপডেট:

কে হচ্ছেন নগরপিতা

আরাফাত মুন্না, সামছুজ্জামান শাহীন ও সাইফুল ইসলাম, খুলনা থেকে
প্রিন্ট ভার্সন
কে হচ্ছেন নগরপিতা

আজ অনুষ্ঠিত হচ্ছে খুলনা সিটি করপোরেশন (কেসিসি) নির্বাচনের ভোট গ্রহণ। এ ব্যাপারে সব প্রস্তুতি সম্পন্ন হয়েছে। ফলে সারা দেশের দৃষ্টি এখন খুলনায়। কে হচ্ছেন খুলনার নগরপিতা তা নিয়ে সব মহলেই আলোচনা চলছে। আওয়ামী লীগ মনোনীত মেয়র প্রার্থী তালুকদার আবদুল খালেক নাকি বিএনপি প্রার্থী নজরুল ইসলাম মঞ্জু বিজয় মুকুট পরবেন— এ প্রশ্নের উত্তর মিলবে আজই। আজ সকাল ৮টায় নগরীর সব ভোট কেন্দ্রে একযোগে ভোট গ্রহণ শুরু হবে এবং তা বিরতিহীনভাবে চলবে বিকাল ৪টা পর্যন্ত। সোনাডাঙ্গায় মহিলা ক্রীড়া কমপ্লেক্সে স্থাপিত নির্বাচন কমিশনের নিয়ন্ত্রণকক্ষ থেকে কেন্দ্রীয়ভাবে ফলাফল ঘোষণা করা হবে। প্রত্যেক ভোট কেন্দ্রে পাঠানো হয়েছে ব্যালট পেপার, ব্যালট বাক্সসহ ভোট গ্রহণের সামগ্রী। প্রিসাইডিং অফিসার ও পুলিশের দায়িত্বপ্রাপ্ত কর্মকর্তারা নিজ নিজ কেন্দ্রের ভোট গ্রহণসামগ্রী বুঝে নিয়েছেন। প্রথমবারের মতো খুলনা মহানগরীতে মেয়র পদে দলীয় প্রতীকে নির্বাচন হচ্ছে। বিশ্লেষকরা মনে করেন, নির্বাচনে নতুন ৫৩ হাজার ভোটারের পাশাপাশি বস্তিবাসী ১ লাখ ভোটারও ফল নির্ধারণে ভূমিকা রাখবেন। প্রচার-প্রচারণার সময় প্রায় প্রতিদিনই প্রধান দুই প্রতিদ্বন্দ্বীর অভিযোগ-পাল্টা অভিযোগ, হুমকিতে উত্তাপ ছড়িয়েছিল। তবে শান্তিপূর্ণ পরিবেশে ভোট চান নগরবাসী। রিটার্নিং অফিসার বলছেন, নির্বাচনে সংঘাতের কোনো সুযোগ নেই। কেউ বিশৃঙ্খলা সৃষ্টির চেষ্টা করলেই তার বিরুদ্ধে কঠোর ব্যবস্থা নেওয়া হবে। প্রধান দুই রাজনৈতিক দলের প্রার্থী জয়ের ব্যাপারে আশাবাদ ব্যক্ত করেছেন। সিটি করপোরেশন নির্বাচনকে কেন্দ্র করে কড়া নিরাপত্তামূলক ব্যবস্থা নেওয়া হয়েছে গোটা এলাকায়। রবিবার দুপুরের পরই মাঠে নেমেছেন বর্ডার গার্ড বাংলাদেশের (বিজিবি) ৬৪০ সদস্য। গতকাল থেকে বিজিবি ছাড়াও নগরীর বিভিন্ন স্থানে পুলিশের বিশেষায়িত বাহিনী র‌্যাপিড অ্যাকশন ব্যাটালিয়ান (র‌্যাব) টহল দিচ্ছে। মোড়ে মোড়ে পুলিশের চেকপোস্টও দেখা গেছে। রিটার্নিং অফিসারের পাশাপাশি পুলিশের পক্ষ থেকেও ভোটারদের নির্বিঘ্নে ভোট কেন্দ্রে যাওয়ার আহ্বান জানানো হয়েছে। নির্বাচন উপলক্ষে খুলনা সিটি করপোরেশন এলাকায় সাধারণ ছুটি ঘোষণা করা হয়েছে। সকালে ভোট গ্রহণ সামগ্রী বিতরণের সময় রিটার্নিং অফিসার মো. ইউনুচ আলী সাংবাদিকদের বলেন, সুষ্ঠু ও অবাধ ভোট গ্রহণের জন্য সব প্রস্তুতি নেওয়া হয়েছে। কেউ বিশৃঙ্খলার চেষ্টা করলে তার বিরুদ্ধে কঠোর ব্যবস্থা নেওয়া হবে। আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর ১০ হাজার সদস্যের পাশাপাশি ভ্রাম্যমাণ আদালতও থাকবে মাঠে। খুলনা মেট্রোপলিটন পুলিশের মুখপাত্র ও অতিরিক্ত উপ-পুলিশ কমিশনার সোনালী সেন সাংবাদিকদের বলেন, আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর সদস্যরা সতর্ক অবস্থায় রয়েছেন। কোথাও কোনো অপ্রীতিকর ঘটনা ঘটলে সঙ্গে সঙ্গে ব্যবস্থা নেওয়া হবে। সকল প্রকার বিশৃঙ্খলা রোধে পুলিশ সব সময় প্রস্তুত রয়েছে। খুলনা সিটি করপোরেশন নির্বাচন অনুষ্ঠানের জন্য ৩১ মার্চ তফসিল ঘোষণা করে নির্বাচন কমিশন। খুলনা সিটিতে মোট ভোটার ৪ লাখ ৯৩ হাজার ৯৩ জন। এর মধ্যে পুরুষ ২ লাখ ৪৮ হাজার ৯৮৬ ও নারী ২ লাখ ৪৪ হাজার ১০৭ জন। ভোট গ্রহণ কর্মকর্তা ৪ হাজার ৯৭২ জন। নির্বাচনে ভোট কেন্দ্র ২৮৯টি। এর মধ্যে ২টি কেন্দ্রে ইলেকট্রনিক ভোটিং মেশিন (ইভিএম) ব্যবহার করা হবে। এ ২টি কেন্দ্রের ১০টি বুথের ২ হাজার ৯৭৮ জন ভোটার ইভিএমে ভোট দেওয়ার সুযোগ পাচ্ছেন।

নির্বাচন পর্যবেক্ষণের জন্য নির্বাচন কমিশনের নিজস্ব পর্যবেক্ষক দল থাকছে। কমিশনের যুগ্মসচিব আবদুল বাতেনের নেতৃত্বে ২৯ সদস্যের পর্যবেক্ষক দল রবিবারই কাজ শুরু করেছেন। আবদুল বাতেন জানান, নির্বাচনের জন্য ভোট কেন্দ্রে প্রিসাইডিং অফিসার, সহকারী প্রিসাইডিং অফিসারসহ ৫ হাজার ২২১ জন কর্মী দায়িত্ব পালন করছেন।

জয়ের আশা প্রধান দুই প্রার্থীর : নির্বাচনে জয়ের বিষয়ে আশাবাদী প্রধান দুই রাজনৈতিক দল আওয়ামী লীগ ও বিএনপি প্রার্থী। আওয়ামী লীগ প্রার্থী তালুকদার আবদুল খালেক বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, ‘আমি এই সিটি করপোরেশনের মেয়র ছিলাম। অনেক কাজ করেছি।’ তিনি বলেন, গত নির্বাচনে খুলনার মানুষ ভুল করেছিল। সেই ভুলের খেসারতও দিয়েছে। খুলনার মানুষ একই ভুল দুবার করবে না। আওয়মী লীগের কেন্দ্রীয় কার্যনির্বাহী কমিটির সদস্য ও দলের মেয়র প্রার্থীর সমন্বয়ক এস এম কামাল হোসেন বলেন, উন্নয়নের স্বার্থেই তারা নৌকায় ভোট দেবে। বিএনপি প্রার্থী নজরুল ইসলাম মঞ্জু বলেন, ‘নানা প্রতিকূলতায় সব ওয়ার্ডে আমার যাওয়া সম্ভব হয়নি। যেখানে গিয়েছি মানুষ তাদের মুখের হাসি দিয়ে আমাকে ইঙ্গিত দিয়ে দিয়েছেন। সুষ্ঠুভাবে নির্বাচন হলে আমি জয়ী হব।’

সংঘাত চান না ভোটাররা : প্রচারের শুরু থেকেই বিএনপি সমর্থিত মেয়র প্রার্থী নজরুল ইসলাম মঞ্জু ভোট নিয়ে নানা শঙ্কার কথা জানিয়ে আসছিলেন। দুই দলের প্রার্থী ও সমর্থকের মধ্যে হুমকি-পাল্টা হুমকির ঘটনাও ঘটেছে। তবে প্রচারের শেষ দিন পর্যন্ত উল্লেখযোগ্য কোনো অঘটন ঘটেনি। তাই ভোটাররাও চান শান্তিপূর্ণ ভোট গ্রহণ। ৯ নম্বর ওয়ার্ডের ভোটার আকবর আলী সরকার বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, ‘প্রচারের শেষ দিন পর্যন্ত দুই দলই মারমুখী অবস্থায় ছিল। তবে আল্লাহর রহমতে তেমন কোনো ঘটনা ঘটেনি। আমরা চাই ভোটের দিনও ভালোভাবে ভোট দিতে।’

মেয়র পদে প্রার্থী যারা : নির্বাচনে মেয়র পদে আওয়ামী লীগ-বিএনপি ছাড়াও আরও তিন দলের তিন প্রার্থী প্রতিদ্বন্দ্বিতা করছেন। অন্য দলের প্রার্থীরা হলেন জাতীয় পার্টির এস এম শফিকুর রহমান মুশফিক (লাঙ্গল), ইসলামী আন্দোলনের খুলনা মহানগরী সভাপতি মো. মুজ্জাম্মিল হক (হাতপাখা), বাংলাদেশের কমিউনিস্ট পার্টির (সিপিবি) খুলনা মহানগরী সাধারণ সম্পাদক মিজানুর রহমান বাবু (কাস্তে)। এ ছাড়া এ নির্বাচনে ৩১টি সাধারণ ওয়ার্ডে ১৪৮ ও সংরক্ষিত ১০ নারী কাউন্সিলর পদে প্রার্থী হয়েছেন ৩৯ জন।

ঝুঁকিপূর্ণ কেন্দ্রগুলোয় অতিরিক্ত নিরাপত্তা : ২৮৯টি ভোট কেন্দ্রের মধ্যে ২৩৪টিই ঝুঁকিপূর্ণ। বাকি ৫৫টিকে তুলনামূলক কম ঝুঁকিপূর্ণ হিসেবে চিহ্নিত করেছে পুলিশ। ঝুঁকিপূর্ণ কেন্দ্রগুলোয় বাড়তি নিরাপত্তা দেওয়া হবে। রিটার্নিং অফিসার মো. ইউনুচ আলী এ বিষয়ে জানান, বিভিন্ন বিষয় বিবেচনা করে ভোট কেন্দ্রগুলোকে গুরুত্বপূর্ণ ও সাধারণভাবে বিবেচনা করা হয়েছে। প্রতি সাধারণ ভোট কেন্দ্রে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর ২০ জন এবং গুরুত্বপূর্ণ কেন্দ্রে ২২ জন সদস্য থাকবেন। এ ছাড়া থাকবেন র‌্যাব, বিজিবি, পুলিশের মোবাইল টিম, নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট, জুডিশিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট ও আনসার দল।

খুলনায় ভোটের সার্বিক পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে : নির্বাচন কমিশন সচিব হেলালুদ্দীন আহমদ বলেছেন, কেন্দ্রে কেন্দ্রে ভোটের সামগ্রী পৌঁছে গেছে। আইনশৃঙ্খলা বাহিনী মাঠে টহলে ও কেন্দ্রে অবস্থান করছে। সুষ্ঠু নির্বাচনের জন্য যাবতীয় প্রস্তুতি শেষ করা হয়েছে। দলীয় এ ভোটে প্রার্থীদের বাগ্যুদ্ধ ও পাল্টাপাল্টি অভিযোগ থাকলেও শেষ মুহূর্তে ভোটের সার্বিক পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে রয়েছে বলে জানান তিনি। তিনি বলেন, খুলনা সিটি এলাকা এখন ঠাণ্ডা অবস্থা। ভোট নিয়ে কারও কোনো আর শঙ্কা নেই। যারা (বিএনপি) অভিযোগ করেছে তাদের বুঝাতে সক্ষম হয়েছি- অভিযোগগুলো সত্যি নয়। জাতীয় নির্বাচনের আগে সুষ্ঠু নির্বাচনের বার্তা দেওয়ার কথা তুলে ধরেন সচিব। হেলালুদ্দীন আহমদ বলেন, সামনে সংসদ নির্বাচন। আরও সিটি ভোট রয়েছে তার আগে। খুলনার মাধ্যমে আমরা সবাইকে বার্তা দিতে চাই- সুষ্ঠু নির্বাচনে সর্বোচ্চ প্রস্তুতি নিয়েছি। সব সময় সুষ্ঠু নির্বাচন করবা আমরা।

এই বিভাগের আরও খবর
সংসদ ও গণভোট এক দিনে, ইসিকে চিঠি মন্ত্রিপরিষদ বিভাগের
সংসদ ও গণভোট এক দিনে, ইসিকে চিঠি মন্ত্রিপরিষদ বিভাগের
চট্টগ্রাম বন্দর অবরোধের ডাক দুই সংগঠনের
চট্টগ্রাম বন্দর অবরোধের ডাক দুই সংগঠনের
জেরার মুখে সেই রাঘববোয়ালরা
জেরার মুখে সেই রাঘববোয়ালরা
নিহতদের পরিবারে মাতম থামছেই না
নিহতদের পরিবারে মাতম থামছেই না
আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীতে
আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীতে
৪ উইকেটের অপেক্ষা
৪ উইকেটের অপেক্ষা
চ্যালেঞ্জ যতই হোক দুই ভোট এক দিনে
চ্যালেঞ্জ যতই হোক দুই ভোট এক দিনে
নির্বাচনের জেনোসাইড হওয়ার আশঙ্কা
নির্বাচনের জেনোসাইড হওয়ার আশঙ্কা
ফ্যাসিবাদবিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত
ফ্যাসিবাদবিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত
বিচার বিভাগ ব্যর্থ হলে রাষ্ট্র ও গণতন্ত্র ব্যর্থ হয়
বিচার বিভাগ ব্যর্থ হলে রাষ্ট্র ও গণতন্ত্র ব্যর্থ হয়
নির্বাচনে রাজনৈতিক ভূমিকম্পের শঙ্কা
নির্বাচনে রাজনৈতিক ভূমিকম্পের শঙ্কা
দুই সমঝোতা স্মারক সই
দুই সমঝোতা স্মারক সই
সর্বশেষ খবর
ভূমিকম্পে হতাহত পরিবারকে আর্থিক সহায়তার ঘোষণা
ভূমিকম্পে হতাহত পরিবারকে আর্থিক সহায়তার ঘোষণা

১ সেকেন্ড আগে | জাতীয়

উচ্চ শিক্ষার বিস্তারে স্টামফোর্ড ইউনিভার্সিটির ভূমিকা প্রশংসনীয়: ড. সালেহউদ্দিন আহমেদ
উচ্চ শিক্ষার বিস্তারে স্টামফোর্ড ইউনিভার্সিটির ভূমিকা প্রশংসনীয়: ড. সালেহউদ্দিন আহমেদ

৬ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

বিএনপি যখন ক্ষমতায় থাকে, নারীরা তখন ভালো থাকে: শামা ওবায়েদ
বিএনপি যখন ক্ষমতায় থাকে, নারীরা তখন ভালো থাকে: শামা ওবায়েদ

৫১ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা
রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা

৫৩ মিনিট আগে | ইসলামী জীবন

ভুটানের প্রধানমন্ত্রীর সম্মানে প্রধান উপদেষ্টার নৈশভোজের আয়োজন
ভুটানের প্রধানমন্ত্রীর সম্মানে প্রধান উপদেষ্টার নৈশভোজের আয়োজন

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পের পর এবার এলো ‘ঘূর্ণিঝড়’ সতর্কতা
ভূমিকম্পের পর এবার এলো ‘ঘূর্ণিঝড়’ সতর্কতা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি
শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি

১ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

মিয়ানমারে মৃদু ভূমিকম্প অনুভূত
মিয়ানমারে মৃদু ভূমিকম্প অনুভূত

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আশা প্রায় ছেড়েই দিয়েছিলাম, কিন্তু আমি ভুল ছিলাম: সামান্থা
আশা প্রায় ছেড়েই দিয়েছিলাম, কিন্তু আমি ভুল ছিলাম: সামান্থা

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

টানা দুই ম্যাচে ৩ গোল হজম লিভারপুলের
টানা দুই ম্যাচে ৩ গোল হজম লিভারপুলের

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মেট্রোরেলের লাইনে ড্রোন পতিত
মেট্রোরেলের লাইনে ড্রোন পতিত

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

শাহজালাল বিমানবন্দরে ১৩০০ গ্রাম স্বর্ণসহ আটক ১
শাহজালাল বিমানবন্দরে ১৩০০ গ্রাম স্বর্ণসহ আটক ১

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

১৫ দিনের জন্য ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় বন্ধ ঘোষণা, হল ছাড়ার নির্দেশ
১৫ দিনের জন্য ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় বন্ধ ঘোষণা, হল ছাড়ার নির্দেশ

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

‘শেখ হাসিনা শিক্ষাব্যবস্থাকে ধ্বংস করে দিয়েছে’
‘শেখ হাসিনা শিক্ষাব্যবস্থাকে ধ্বংস করে দিয়েছে’

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মহাখালীতে বাসে আগুন
মহাখালীতে বাসে আগুন

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

লালদিয়া ও পানগাঁও কনটেইনার টার্মিনাল চুক্তি, আধিপত্যবাদ না অংশীদারিত্ব
লালদিয়া ও পানগাঁও কনটেইনার টার্মিনাল চুক্তি, আধিপত্যবাদ না অংশীদারিত্ব

২ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

তরুণদের উদ্যোগে শতাধিক মানুষকে চিকিৎসা সেবা
তরুণদের উদ্যোগে শতাধিক মানুষকে চিকিৎসা সেবা

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সড়ক দুর্ঘটনায় প্রাণ গেল সংগীতশিল্পীর
সড়ক দুর্ঘটনায় প্রাণ গেল সংগীতশিল্পীর

৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ভাড়া দিতে না পারা সেই বাড়ির মালিক এখন কার্তিক
ভাড়া দিতে না পারা সেই বাড়ির মালিক এখন কার্তিক

৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

নির্বাচনকালীন এসপি নিয়োগে গুরুত্বপূর্ণ বৈঠক
নির্বাচনকালীন এসপি নিয়োগে গুরুত্বপূর্ণ বৈঠক

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘দেশের মানুষ শুধু পরিবর্তন নয়, সুশাসনের নিশ্চয়তা চায়’
‘দেশের মানুষ শুধু পরিবর্তন নয়, সুশাসনের নিশ্চয়তা চায়’

৩ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

এখন শান্তিচুক্তি না করলে ইউক্রেনের ভবিষ্যৎ আরও খারাপ হবে: যুক্তরাষ্ট্রের সতর্কবার্তা
এখন শান্তিচুক্তি না করলে ইউক্রেনের ভবিষ্যৎ আরও খারাপ হবে: যুক্তরাষ্ট্রের সতর্কবার্তা

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বরিশালে ডেঙ্গুতে শিশুসহ ২ জনের মৃত্যু
বরিশালে ডেঙ্গুতে শিশুসহ ২ জনের মৃত্যু

৪ ঘণ্টা আগে | ডেঙ্গু আপডেট

কুড়িগ্রাম ফিস্টুলামুক্ত ঘোষণা প্রক্রিয়ায় অগ্রযাত্রা
কুড়িগ্রাম ফিস্টুলামুক্ত ঘোষণা প্রক্রিয়ায় অগ্রযাত্রা

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ধানের শীষে ভোট চাইলেন ওয়াদুদ ভূইয়া
ধানের শীষে ভোট চাইলেন ওয়াদুদ ভূইয়া

৪ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

খাগড়াছড়ি রেডক্রিসেন্টের সহসভাপতি দুলাল, সম্পাদক মজিদ
খাগড়াছড়ি রেডক্রিসেন্টের সহসভাপতি দুলাল, সম্পাদক মজিদ

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রেকর্ড গড়ার সুযোগ পেলেন না মুশফিক, যা বললেন আশরাফুল
রেকর্ড গড়ার সুযোগ পেলেন না মুশফিক, যা বললেন আশরাফুল

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শিশুকে ধর্ষণে অভিযুক্তের লাশ মিলল রেল লাইনে
শিশুকে ধর্ষণে অভিযুক্তের লাশ মিলল রেল লাইনে

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

অপহরণের পর মুক্তিপণ দাবি, না দেওয়ায় লাশ মিলল নদীতে
অপহরণের পর মুক্তিপণ দাবি, না দেওয়ায় লাশ মিলল নদীতে

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চারটি নির্বাচনে ভোট দিতে পারেনি জনগণ: সেলিমুজ্জামান সেলিম
চারটি নির্বাচনে ভোট দিতে পারেনি জনগণ: সেলিমুজ্জামান সেলিম

৪ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

সর্বাধিক পঠিত
রাজধানীতে আবারও ভূকম্পন অনুভূত
রাজধানীতে আবারও ভূকম্পন অনুভূত

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনার মৃত্যুদণ্ড নিয়ে এবার মুখ খুলল পাকিস্তান
হাসিনার মৃত্যুদণ্ড নিয়ে এবার মুখ খুলল পাকিস্তান

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল : ভূমিকম্পের আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীবাসীর
লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল : ভূমিকম্পের আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীবাসীর

১২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ফের নরসিংদীতে ভূকম্পন অনুভূত
ফের নরসিংদীতে ভূকম্পন অনুভূত

১৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

নরসিংদীর মাধবদী কীভাবে শক্তিশালী ভূমিকম্পের কেন্দ্রে পরিণত হলো?
নরসিংদীর মাধবদী কীভাবে শক্তিশালী ভূমিকম্পের কেন্দ্রে পরিণত হলো?

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তাসকিনের ২৪ রানের ওভার
তাসকিনের ২৪ রানের ওভার

১৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কী কী পাচ্ছেন মিস ইউনিভার্স ফাতিমা বশ
কী কী পাচ্ছেন মিস ইউনিভার্স ফাতিমা বশ

১৪ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

মুস্তাফিজকে আবারও দলে নিলো ক্যাপিটালস
মুস্তাফিজকে আবারও দলে নিলো ক্যাপিটালস

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে কঠিন গ্রুপে বাংলাদেশ
টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে কঠিন গ্রুপে বাংলাদেশ

১০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শান্তি প্রস্তাব মেনে নিতে ইউক্রেনকে সময় বেঁধে দিলেন ট্রাম্প
শান্তি প্রস্তাব মেনে নিতে ইউক্রেনকে সময় বেঁধে দিলেন ট্রাম্প

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মামদানিকে ট্রাম্পের অভিনন্দন, বৈঠককে বললেন ‘দারুণ ও ফলপ্রসূ’
মামদানিকে ট্রাম্পের অভিনন্দন, বৈঠককে বললেন ‘দারুণ ও ফলপ্রসূ’

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফাইনালে পাকিস্তানকে পেল বাংলাদেশ
ফাইনালে পাকিস্তানকে পেল বাংলাদেশ

১৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বাইপাইল নয়, আজকের ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থলও নরসিংদীতে: আবহাওয়া অফিস
বাইপাইল নয়, আজকের ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থলও নরসিংদীতে: আবহাওয়া অফিস

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেষ মুহূর্তের গোলে মরক্কোকে হারিয়ে সেমিফাইনালে ব্রাজিল
শেষ মুহূর্তের গোলে মরক্কোকে হারিয়ে সেমিফাইনালে ব্রাজিল

১৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২২ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২২ নভেম্বর)

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শততম টেস্টে মুশফিকের বিরল রেকর্ড
শততম টেস্টে মুশফিকের বিরল রেকর্ড

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

চাপের মুখে রাশিয়ার তেল আমদানি বন্ধ করল ভারতের বৃহত্তম শিল্পগোষ্ঠী রিলায়েন্স
চাপের মুখে রাশিয়ার তেল আমদানি বন্ধ করল ভারতের বৃহত্তম শিল্পগোষ্ঠী রিলায়েন্স

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় বাস্তবায়ন হবে ইনশাআল্লাহ : সালাউদ্দিন
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় বাস্তবায়ন হবে ইনশাআল্লাহ : সালাউদ্দিন

১১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভূমিকম্পে মেট্রোরেল স্থাপনার কোনো ক্ষতি হয়নি: ডিএমটিসিএল এমডি
ভূমিকম্পে মেট্রোরেল স্থাপনার কোনো ক্ষতি হয়নি: ডিএমটিসিএল এমডি

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আইন হয়ে গেলে গণভোটের প্রস্তুতি শুরু করবে কমিশন: সিইসি
আইন হয়ে গেলে গণভোটের প্রস্তুতি শুরু করবে কমিশন: সিইসি

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজায় সাত কিলোমিটার লম্বা টানেলে ৮০টি কক্ষের সন্ধান
গাজায় সাত কিলোমিটার লম্বা টানেলে ৮০টি কক্ষের সন্ধান

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভূমিকম্পে হতাহতদের আর্থিক সহায়তা দেবে ঢাকা জেলা প্রশাসন
ভূমিকম্পে হতাহতদের আর্থিক সহায়তা দেবে ঢাকা জেলা প্রশাসন

১৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

গত ১০ বছর ফ্যাসিবাদ বিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত : মির্জা ফখরুল
গত ১০ বছর ফ্যাসিবাদ বিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত : মির্জা ফখরুল

১২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শান্তি পরিকল্পনা নিয়ে কঠিন চাপের মুখে ইউক্রেন
শান্তি পরিকল্পনা নিয়ে কঠিন চাপের মুখে ইউক্রেন

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন হতে হবে: জামায়াত আমির
ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন হতে হবে: জামায়াত আমির

৮ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

‘আমার বিজয় এমনভাবে হবে, ধারে কাছেও কেউ আসতে পারবে না’
‘আমার বিজয় এমনভাবে হবে, ধারে কাছেও কেউ আসতে পারবে না’

১০ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

সাকিবকে টপকে দেশের সর্বোচ্চ উইকেট শিকারি তাইজুল
সাকিবকে টপকে দেশের সর্বোচ্চ উইকেট শিকারি তাইজুল

১০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আয়ারল্যান্ডকে হোয়াইটওয়াশ করার দ্বারপ্রান্তে বাংলাদেশ
আয়ারল্যান্ডকে হোয়াইটওয়াশ করার দ্বারপ্রান্তে বাংলাদেশ

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ট্রাম্পের সঙ্গে বিবাদ, কংগ্রেস ছাড়ছেন রিপাবলিকান টেলর গ্রিন
ট্রাম্পের সঙ্গে বিবাদ, কংগ্রেস ছাড়ছেন রিপাবলিকান টেলর গ্রিন

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঝিনাইদহে বিয়েতে দাওয়াত না দেওয়ায় দু’গ্রুপের সংঘর্ষ, আহত ১০
ঝিনাইদহে বিয়েতে দাওয়াত না দেওয়ায় দু’গ্রুপের সংঘর্ষ, আহত ১০

১৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রিন্ট সর্বাধিক
ভূমিকম্পের উৎপত্তি এবার ঢাকায়
ভূমিকম্পের উৎপত্তি এবার ঢাকায়

প্রথম পৃষ্ঠা

শতকোটি টাকার গাড়ি এখন ভাঙারির স্তূপ
শতকোটি টাকার গাড়ি এখন ভাঙারির স্তূপ

পেছনের পৃষ্ঠা

বগুড়ায় ধানের শীষেরই দাপট
বগুড়ায় ধানের শীষেরই দাপট

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

সারা দেশে নির্বাচনি শোডাউন
সারা দেশে নির্বাচনি শোডাউন

পেছনের পৃষ্ঠা

রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা
রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা

সম্পাদকীয়

সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই
সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই

সম্পাদকীয়

শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি
শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি

সম্পাদকীয়

নির্বাচনে রাজনৈতিক ভূমিকম্পের শঙ্কা
নির্বাচনে রাজনৈতিক ভূমিকম্পের শঙ্কা

প্রথম পৃষ্ঠা

অপ্রতিরোধ্য সন্ত্রাসীদের চাঁদাবাজি
অপ্রতিরোধ্য সন্ত্রাসীদের চাঁদাবাজি

পেছনের পৃষ্ঠা

রংপুরে ধানের দাম নিয়ে চিন্তিত কৃষক
রংপুরে ধানের দাম নিয়ে চিন্তিত কৃষক

পেছনের পৃষ্ঠা

বাজি ধরে বার্গার গিলতে গিয়ে যুবকের মৃত্যু
বাজি ধরে বার্গার গিলতে গিয়ে যুবকের মৃত্যু

পেছনের পৃষ্ঠা

চট্টগ্রাম বন্দর অবরোধের ডাক দুই সংগঠনের
চট্টগ্রাম বন্দর অবরোধের ডাক দুই সংগঠনের

প্রথম পৃষ্ঠা

আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীতে
আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীতে

প্রথম পৃষ্ঠা

হাসিনা ও পরিবারের সদস্যদের বিরুদ্ধে রায় এ মাসেই
হাসিনা ও পরিবারের সদস্যদের বিরুদ্ধে রায় এ মাসেই

পেছনের পৃষ্ঠা

হাতিয়ায় বিএনপির দুই গ্রুপে সংঘর্ষ আহত ২২
হাতিয়ায় বিএনপির দুই গ্রুপে সংঘর্ষ আহত ২২

পেছনের পৃষ্ঠা

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় বাস্তবায়ন হবে
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় বাস্তবায়ন হবে

পেছনের পৃষ্ঠা

বিমানবাহিনীর কর্মকর্তার বাড়িতে ডাকাতি
বিমানবাহিনীর কর্মকর্তার বাড়িতে ডাকাতি

পেছনের পৃষ্ঠা

বাবরি মসজিদ ইস্যু ঘিরে পশ্চিমবঙ্গে নতুন বিতর্ক
বাবরি মসজিদ ইস্যু ঘিরে পশ্চিমবঙ্গে নতুন বিতর্ক

পেছনের পৃষ্ঠা

শিল্পকলায় ভাসানে উজান
শিল্পকলায় ভাসানে উজান

পেছনের পৃষ্ঠা

ভূরাজনৈতিক পুনর্গঠনে বাংলাদেশ দায়িত্বশীল ভূমিকা রাখবে
ভূরাজনৈতিক পুনর্গঠনে বাংলাদেশ দায়িত্বশীল ভূমিকা রাখবে

পেছনের পৃষ্ঠা

অগ্নিকাণ্ড রোধে কঠোর নির্দেশনা জারি
অগ্নিকাণ্ড রোধে কঠোর নির্দেশনা জারি

পেছনের পৃষ্ঠা

নির্বিঘ্ন নির্বাচন
নির্বিঘ্ন নির্বাচন

সম্পাদকীয়

পুলিশের দাবি শ্বাসকষ্ট ভাই বললেন হত্যা
পুলিশের দাবি শ্বাসকষ্ট ভাই বললেন হত্যা

পেছনের পৃষ্ঠা

খুলনায় ফের যুবককে গুলি নেপথ্যে মাদক
খুলনায় ফের যুবককে গুলি নেপথ্যে মাদক

পেছনের পৃষ্ঠা

হাসিনার মৃত্যুদণ্ডাদেশ বাংলাদেশের অভ্যন্তরীণ বিষয় : পাকিস্তান
হাসিনার মৃত্যুদণ্ডাদেশ বাংলাদেশের অভ্যন্তরীণ বিষয় : পাকিস্তান

পেছনের পৃষ্ঠা

বেহাল স্বাস্থ্যসেবা
বেহাল স্বাস্থ্যসেবা

সম্পাদকীয়

দুই দাবিতে রেললাইন অবরোধ রাবি শিক্ষার্থীদের
দুই দাবিতে রেললাইন অবরোধ রাবি শিক্ষার্থীদের

পেছনের পৃষ্ঠা

রাজশাহীতে আট ইসলামি দলের সমাবেশ ৩০ নভেম্বর
রাজশাহীতে আট ইসলামি দলের সমাবেশ ৩০ নভেম্বর

খবর

শান্তি ফেরাতে নির্বাচনই সমাধান
শান্তি ফেরাতে নির্বাচনই সমাধান

সম্পাদকীয়