শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শুক্রবার, ২০ জুলাই, ২০১৮

কে কোথায় ভোটের ফ্যাক্টর

ফলাফলে বিশাল প্রভাব রাখবে বস্তিবাসী

বরিশাল
নিজামুল হক বিপুল ও রাহাত খান, বরিশাল থেকে
প্রিন্ট ভার্সন
ফলাফলে বিশাল প্রভাব রাখবে বস্তিবাসী

বরিশাল সিটি করপোরেশনের ভোট রাজনীতিতে বস্তি ভোটের ভূমিকা অনেক শক্তিশালী। বলা হয়ে থাকে এই সিটির মেয়র পদে জয়-পরাজয়ের নিয়ামক শক্তি শহরের বস্তি ভোট। অনেকগুলো বস্তি থাকলেও পাঁচটি বস্তির ভোটাররাই নির্বাচনে জয়-পরাজয় নির্ধারণ করে দেন। এ কারণে বড় দুই দলের মেয়র প্রার্থীসহ অন্য দলের মেয়র প্রর্থীরা এবং তাদের অনুসারীরা বরাবরের মতো এবারও জোর দিচ্ছেন বস্তির ভোটের ওপর নিজেদের নিয়ন্ত্রণ প্রতিষ্ঠার। এবারের নির্বাচনে বস্তির ভোটারের পাশাপাশি জয়-পরাজয়ে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা থাকবে প্রায় ৩১ হাজার নতুন ভোটারেরও। তাদের মন জয়েরও চেষ্টা করছেন প্রার্থীরা। বিশেষ করে বড় দুই দল আওয়ামী লীগ ও বিএনপির মেয়র প্রার্থীরা নতুন ভোটারদের কাছে টানতে সর্বোচ্চ গুরুত্ব দিয়ে প্রচারণা চালাচ্ছেন।  বরিশাল সিটি করপোরেশনের ৪, ৫, ৮, ৯, ১০ ও ১১ ওয়ার্ডে আশ্রয়ণ প্রকল্প, কলোনি ও বস্তি মিলিয়ে ছোট বড় অন্তত ১৫টি বস্তি রয়েছে। এগুলোর মধ্যে সবচেয়ে বড় বস্তি হচ্ছে ১১ নম্বর ওয়ার্ডের স্টেডিয়াম বস্তি, ১০ নম্বর ওয়ার্ডের কেডিসি বস্তি, ৯ নম্বর ওয়ার্ডের রসুলপুর বস্তি, ৪ নম্বর ওয়ার্ডের পলাশপুর বস্তি এবং ৬ নম্বর ওয়ার্ডের হাটখোলা বস্তি। এই পাঁচটি বস্তির ভোটারের সংখ্যা প্রায় ১৫ হাজার। প্রতি বস্তির ভোটাররা প্রত্যেক নির্বাচনেই এক জোট হয়ে ভোট দিয়ে থাকেন। এবারও তার ব্যতিক্রম হবে বলে মনে করছেন না স্থানীয়রা। তবে এবার এই ৫ বস্তির ১৫ হাজার ভোট কার পক্ষে যাবে তা নিয়েই চলছে হিসাব-নিকাশ। গতকাল দিনভর শহরের স্টেডিয়াম, কেডিসি, রসুলপুর বস্তি সরেজমিন ঘুরে স্থানীয় ভোটারদের সঙ্গে কথা বলে জানা গেছে, বরাবরের মতো এবারও এসব বস্তির ভোটারদের দ্বারাই নির্ধারণ হবে মেয়র পদে জয়-পরাজয়। স্থানীয়রা বলছেন, বরিশাল সদরে সব সময়ই বিএনপির পক্ষেই ভোটের পাল্লা ভারী। শহরের বস্তিগুলোতেও বিএনপি সিটি করপোরেশন নির্বাচন ও সংসদ নির্বাচনে সব সময়ই ভালো ভোট পেয়ে আসছে। ব্যতিক্রম ছিল শুধু শওকত হোসেন হিরণের সময়। ওই বছর নির্বাচনে বস্তির ভোটারদের বড় অংশই হিরণের পক্ষে ছিলেন। যার ফলে হিরণ মেয়র হিসেবে জয়লাভ করেন। কিন্তু পরের নির্বাচনে বিএনপির আহসান হাবিব কামাল মেয়র নির্বাচিত হন। সেবারও বস্তির ভোট বড় ভূমিকা রাখে কামালের পক্ষে। তবে এবার চিত্র পাল্টাতে পারে।

এবারের নির্বাচনে বস্তির ভোটারদের ওপর গুরুত্ব দিচ্ছেন বড় দুই দলের মেয়র প্রার্থীরা। স্টেডিয়াম বস্তির বঙ্গবন্ধু কলোনির বাসিন্দা বাবুল মিয়া বলছিলেন, এখানে বরিশাল সদরে সব সময় বিএনপি পাস করে। কলাগাছ দাঁড় করালে পাস করে। কিন্তু এবার চিত্র একটু ভিন্ন। তিনি বলেন, এবার এই স্টেডিয়াম বস্তিতে নৌকার প্রার্থীর পক্ষে প্রকাশ্যে হাওয়া দেখা যাচ্ছে। এ কথা বলেই নিজে একটা বিশ্লেষণও দাঁড় করালেন। বললেন, প্রকাশ্যে তো অনেক কিছুই দেখা যায় কিন্তু গোপনে কী হয় সেটা বলা মুশকিল। তারপরও মনে হচ্ছে মানুষ এবার একটু পরিবর্তন চায়। উন্নয়ন চায়। এ কারণে হয়তো সরকারদলীয় প্রার্থীর পক্ষে যেতে পারে এই বস্তির ভোট। তার পাশে বসা কামাল মিয়া বললেন, এখন যে যাকেই সমর্থন করুক না কেন, নির্বাচনের আগে আগে সেই মত পাল্টাতে পারে। তাই এখনো কিছু বলা মুশকিল। তবে এটা সত্য যে এখানকার বস্তির ভোটেই জয়-পরাজয় নির্ধারণ হবে। কেডিসি বস্তির বাসিন্দাদের সঙ্গে কথা বলে বোঝা গেল, এখানকার ভোটাররাও মেয়র পদে জয়-পরাজয়ের বড় নিয়ামক। বস্তির ব্যবসায়ী সুমন মিয়ার মতে এখানেও ধানের শীষের পক্ষে ভোট বেশি। এবার কী হবে বলা মুশকিল। তবে এই বস্তির আরেক বাসিন্দা মনির হোসেন সরাসরি বললেন, নৌকার পালেই হাওয়া বইছে। কেডিসি বস্তিতে আওয়ামী লীগের পক্ষে প্রচারণায় পাওয়া গেল শহরের নাট্য ও সংস্কৃতি কর্মী ফারুক হোসেনকে। তিনি বলছিলেন, শহরের বস্তির ভোটগুলোই বড় ফ্যাক্টর। এই ভোট যার বাক্সে যাবে তিনিই জয়ের মালা পরবেন। তাই আমরা এবার বস্তির ভোটারদের ওপর জোর দিচ্ছি। সবগুলো বস্তিতে প্রত্যেক ভোটারের দ্বারে দ্বারে যাচ্ছি। তাতে ইতিবাচক সাড়াও পাওয়া যাচ্ছে। তিনি বলেন, বস্তির ভোটাররা বলছেন, এবার যদি শওকত হোসেন হিরণ বেঁচে থাকতেন তাহলে তাকেই তারা ভোট দিতেন। এই সুযোগটাকেই কাজে লাগানোর চেষ্টা করছি আমরা। এই পাঁচ বস্তি ছাড়াও নতুন ভোটারদের ভোটও নিয়ামক শক্তি হিসেবে কাজ করবে।

এবার বরিশাল সিটিতে নতুন ভোটারের সংখ্যা ৩০ হাজার ৯০৯ জন। যাদের মধ্যে নারী ভোটার হচ্ছেন ১৭ হাজার ৯৮ জন এবং পুরুষ ভোটার ১৩ হাজার ৮১১ জন। এই ভোটারদের বড় অংশই হচ্ছেন তরুণ-তরুণী, যুবক-যুবতী। বড় দুই দলই প্রত্যাশা করছে এই নতুন ভোটারের বড় অংশই তাদের দিকে ঝুঁকবে। তবে শহর ঘুরে যে চিত্র পাওয়া গেছে, তাতে মনে হচ্ছে নতুন ভোটাররা উন্নয়নকে বেশি অগ্রাধিকার দিচ্ছেন। মো রুবেল নামের একজন তরুণ ভোটার বললেন, আমি মনে করি বরিশাল সিটি করপোরেশনে যে উন্নয়ন হয়েছিল শওকত হোসেন হিরণ মেয়র থাকার সময়ে, সেই উন্নয়নই এখন জরুরি। সেক্ষেত্রে সাদিক আবদুল্লাহর বিকল্প নেই। তাছাড়া তিনি বয়সে তরুণ। তাকে দিয়ে অনেক কাজ করিয়ে নেওয়া যাবে। ফাহমিদা নামে বিশ্ববিদ্যালয় পড়ুয়া এক তরুণী বললেন, আমরা নতুন জেনারেশন চাই আধুনিক একটা শহর। তরুণ নেতৃত্ব, যাকে দিয়ে এই শহরকে বদলে দেওয়া যাবে সেরকম কেউ যেন নির্বাচিত হন। গতকাল দুপুরে শহরের একটি হোটেলে এক নাগরিক সংলাপে অংশ নিয়ে বিএনপি নেত্রী বিলকিস জাহান শিরিন বলেন, নতুন ভোটারদের বড় অংশই আমাদের প্রার্থীর পক্ষে রয়েছেন। অন্যদিকে আওয়ামী লীগ কর্মী ফারুক মনে করেন, নতুন ভোটারদের মধ্যে সাদিক আবদুল্লাহর গ্রহণযোগ্যতা বেশি। কারণ তিনি বয়সে তরুণ। তার মতে, বয়সের কারণে তরুণ ভোটারদের কাছে সাদিক আবদুল্লাহর চেয়ে অনেক পিছিয়ে আছেন বিএনপি প্রার্থী মজিবর রহমান সরোয়ার।

এই বিভাগের আরও খবর
সংসদ ও গণভোট এক দিনে, ইসিকে চিঠি মন্ত্রিপরিষদ বিভাগের
সংসদ ও গণভোট এক দিনে, ইসিকে চিঠি মন্ত্রিপরিষদ বিভাগের
চট্টগ্রাম বন্দর অবরোধের ডাক দুই সংগঠনের
চট্টগ্রাম বন্দর অবরোধের ডাক দুই সংগঠনের
জেরার মুখে সেই রাঘববোয়ালরা
জেরার মুখে সেই রাঘববোয়ালরা
নিহতদের পরিবারে মাতম থামছেই না
নিহতদের পরিবারে মাতম থামছেই না
আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীতে
আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীতে
৪ উইকেটের অপেক্ষা
৪ উইকেটের অপেক্ষা
চ্যালেঞ্জ যতই হোক দুই ভোট এক দিনে
চ্যালেঞ্জ যতই হোক দুই ভোট এক দিনে
নির্বাচনের জেনোসাইড হওয়ার আশঙ্কা
নির্বাচনের জেনোসাইড হওয়ার আশঙ্কা
ফ্যাসিবাদবিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত
ফ্যাসিবাদবিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত
বিচার বিভাগ ব্যর্থ হলে রাষ্ট্র ও গণতন্ত্র ব্যর্থ হয়
বিচার বিভাগ ব্যর্থ হলে রাষ্ট্র ও গণতন্ত্র ব্যর্থ হয়
নির্বাচনে রাজনৈতিক ভূমিকম্পের শঙ্কা
নির্বাচনে রাজনৈতিক ভূমিকম্পের শঙ্কা
দুই সমঝোতা স্মারক সই
দুই সমঝোতা স্মারক সই
সর্বশেষ খবর
সুপার ওভারে বাংলাদেশ-পাকিস্তান ফাইনাল
সুপার ওভারে বাংলাদেশ-পাকিস্তান ফাইনাল

৬ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

মধ্যপ্রাচ্যের আকাশে সু-৫৭, রাশিয়া কি চায়?
মধ্যপ্রাচ্যের আকাশে সু-৫৭, রাশিয়া কি চায়?

২৯ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

বগুড়ায় নববধূ গলায় ফাঁস দিয়ে আত্মহত্যা,স্বামী আটক
বগুড়ায় নববধূ গলায় ফাঁস দিয়ে আত্মহত্যা,স্বামী আটক

৪৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

খামেনিকে হত্যার চেষ্টা করছে ইসরায়েল-যুক্তরাষ্ট্র?
খামেনিকে হত্যার চেষ্টা করছে ইসরায়েল-যুক্তরাষ্ট্র?

৫৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

উৎক্ষেপণে নতুন মাইলফলক পেরোল স্পেসএক্স
উৎক্ষেপণে নতুন মাইলফলক পেরোল স্পেসএক্স

১ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

বুড়িচংয়ে উপজেলা বিএনপির যৌথ সভা
বুড়িচংয়ে উপজেলা বিএনপির যৌথ সভা

১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

ঝিনাইদহে বিএনপির দুই পক্ষের সংঘর্ষ, পুলিশসহ আহত ৭
ঝিনাইদহে বিএনপির দুই পক্ষের সংঘর্ষ, পুলিশসহ আহত ৭

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বঙ্গোপসাগরে ঘূর্ণিঝড়ের শঙ্কা, ৪৮ ঘণ্টার মধ্যে তীব্র হতে পারে
বঙ্গোপসাগরে ঘূর্ণিঝড়ের শঙ্কা, ৪৮ ঘণ্টার মধ্যে তীব্র হতে পারে

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সিদ্ধিরগঞ্জে বিএনপির ৩১ দফা বাস্তবায়নে মান্নানের গণসংযোগ
সিদ্ধিরগঞ্জে বিএনপির ৩১ দফা বাস্তবায়নে মান্নানের গণসংযোগ

১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

আদিবাসী স্বীকৃতির দাবি কার স্বার্থে?
আদিবাসী স্বীকৃতির দাবি কার স্বার্থে?

১ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

চাপ বাড়াল যুক্তরাষ্ট্র, একাই লড়তে হবে ইউক্রেনকে!
চাপ বাড়াল যুক্তরাষ্ট্র, একাই লড়তে হবে ইউক্রেনকে!

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তানকে ১২৫ রানে থামিয়ে শিরোপার স্বপ্ন দেখছে বাংলাদেশ
পাকিস্তানকে ১২৫ রানে থামিয়ে শিরোপার স্বপ্ন দেখছে বাংলাদেশ

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

৭২ ঘণ্টার মধ্যে ‘আফটার শক’ স্বাভাবিক, গুজবে কান না দেওয়ার পরামর্শ
৭২ ঘণ্টার মধ্যে ‘আফটার শক’ স্বাভাবিক, গুজবে কান না দেওয়ার পরামর্শ

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৫ তলা ভবন হেলে পড়েছে ৪ তলা ভবনের ওপর
৫ তলা ভবন হেলে পড়েছে ৪ তলা ভবনের ওপর

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রেলপথ অবরোধ, ৫ ঘণ্টা পর রাজশাহীর সঙ্গে রেল যোগাযোগ স্বাভাবিক
রেলপথ অবরোধ, ৫ ঘণ্টা পর রাজশাহীর সঙ্গে রেল যোগাযোগ স্বাভাবিক

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

নেপচুনের কক্ষপথের বাইরে মিলল রহস্যময় বরফগুচ্ছের ইঙ্গিত
নেপচুনের কক্ষপথের বাইরে মিলল রহস্যময় বরফগুচ্ছের ইঙ্গিত

২ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

সাড়ে ৯ ঘণ্টা পর ঢাকা-ময়মনসিংহে ট্রেন চলাচল স্বাভাবিক
সাড়ে ৯ ঘণ্টা পর ঢাকা-ময়মনসিংহে ট্রেন চলাচল স্বাভাবিক

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নিয়মিত স্বাস্থ্য পরীক্ষার জন্য হাসপাতালে খালেদা জিয়া
নিয়মিত স্বাস্থ্য পরীক্ষার জন্য হাসপাতালে খালেদা জিয়া

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

টাকার জন্য বিয়েতে পারফর্ম করব না: রণবীর
টাকার জন্য বিয়েতে পারফর্ম করব না: রণবীর

২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

নোয়াখালীতে হত্যার বিচার দাবিতে মানববন্ধন
নোয়াখালীতে হত্যার বিচার দাবিতে মানববন্ধন

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বাংলাদেশের বিপক্ষে ৫ উইকেট হারিয়ে চাপে পাকিস্তান
বাংলাদেশের বিপক্ষে ৫ উইকেট হারিয়ে চাপে পাকিস্তান

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বাউবির কৃষি ও পল্লী উন্নয়ন স্কুলের নতুন ডিন ড. সিরাজুল ইসলাম
বাউবির কৃষি ও পল্লী উন্নয়ন স্কুলের নতুন ডিন ড. সিরাজুল ইসলাম

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

এই প্রথম গোলটি আমি সারাজীবন মনে রাখব: লেভানদোভস্কি
এই প্রথম গোলটি আমি সারাজীবন মনে রাখব: লেভানদোভস্কি

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আমার বিষয়ে সংবাদ প্রকাশ না করলেই খুশি হবো : সোহেল রানা
আমার বিষয়ে সংবাদ প্রকাশ না করলেই খুশি হবো : সোহেল রানা

২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

শেরপুরে তিন দিনব্যাপী ওয়ানগালা উৎসব
শেরপুরে তিন দিনব্যাপী ওয়ানগালা উৎসব

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বৈশ্বিক মান অর্জনে ইঞ্জিনিয়ারিং প্রোগ্রামের অ্যাক্রেডিটেশন জরুরি : ডুয়েট উপাচার্য
বৈশ্বিক মান অর্জনে ইঞ্জিনিয়ারিং প্রোগ্রামের অ্যাক্রেডিটেশন জরুরি : ডুয়েট উপাচার্য

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ধানের শীষে ভোট চেয়ে তৃপ্তির উঠোন বৈঠক
ধানের শীষে ভোট চেয়ে তৃপ্তির উঠোন বৈঠক

২ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

৩১ দফা বাস্তবায়নে বগুড়ায় লিফলেট বিতরণ
৩১ দফা বাস্তবায়নে বগুড়ায় লিফলেট বিতরণ

৩ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

মুন্সীগঞ্জে ছাত্রীকে ধর্ষণচেষ্টায় শিক্ষককে গণপিটুনি
মুন্সীগঞ্জে ছাত্রীকে ধর্ষণচেষ্টায় শিক্ষককে গণপিটুনি

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সাদিয়া আয়মানের অভিনয়ে মুগ্ধ অনিরুদ্ধ রায়
সাদিয়া আয়মানের অভিনয়ে মুগ্ধ অনিরুদ্ধ রায়

৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

সর্বাধিক পঠিত
শেখ হাসিনাকে বাংলাদেশে ফেরত পাঠাতে বাধ্য ভারত : মুনিরুজ্জামান
শেখ হাসিনাকে বাংলাদেশে ফেরত পাঠাতে বাধ্য ভারত : মুনিরুজ্জামান

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পের পর এবার এলো ‘ঘূর্ণিঝড়’ সতর্কতা
ভূমিকম্পের পর এবার এলো ‘ঘূর্ণিঝড়’ সতর্কতা

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিশ্বের বিভিন্ন স্থানে ২৪ ঘণ্টায় ৯৪ ভূমিকম্প
বিশ্বের বিভিন্ন স্থানে ২৪ ঘণ্টায় ৯৪ ভূমিকম্প

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফের আলোচনায় মডেল মেঘনা আলম
ফের আলোচনায় মডেল মেঘনা আলম

১০ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

প্রশাসন আমাদের কথায় উঠবে, আমাদের কথায় বসবে: জামায়াত নেতা শাহাজাহান
প্রশাসন আমাদের কথায় উঠবে, আমাদের কথায় বসবে: জামায়াত নেতা শাহাজাহান

১১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ছাত্রাবাসে ফাটল : চাদর-বালিশ নিয়ে সড়কে শিক্ষার্থীরা
ছাত্রাবাসে ফাটল : চাদর-বালিশ নিয়ে সড়কে শিক্ষার্থীরা

১৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সাবেক এমপি এসএ খালেকের ছেলে সাজুকে বিএনপির শোকজ
সাবেক এমপি এসএ খালেকের ছেলে সাজুকে বিএনপির শোকজ

১২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

রণবীরের সঙ্গে ট্রাম্পের হবু পুত্রবধূর নাচের ভিডিও ভাইরাল
রণবীরের সঙ্গে ট্রাম্পের হবু পুত্রবধূর নাচের ভিডিও ভাইরাল

১০ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

হল ছেড়ে মধ্যরাতে খোলা আকাশের নিচে ইডেন ছাত্রীরা, বিক্ষোভ
হল ছেড়ে মধ্যরাতে খোলা আকাশের নিচে ইডেন ছাত্রীরা, বিক্ষোভ

১৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল এলাকার মাটিতে ফাটল থেকে নমুনা সংগ্রহ
ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল এলাকার মাটিতে ফাটল থেকে নমুনা সংগ্রহ

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হল ছাড়তে শুরু করেছেন ঢাবি শিক্ষার্থীরা
হল ছাড়তে শুরু করেছেন ঢাবি শিক্ষার্থীরা

১২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

এবার ভূমিকম্পে কাঁপল মিয়ানমার-থাইল্যান্ড-ইন্দোনেশিয়া
এবার ভূমিকম্পে কাঁপল মিয়ানমার-থাইল্যান্ড-ইন্দোনেশিয়া

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার
বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার

১৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

৭২ ঘণ্টার মধ্যে ‘আফটার শক’ স্বাভাবিক, গুজবে কান না দেওয়ার পরামর্শ
৭২ ঘণ্টার মধ্যে ‘আফটার শক’ স্বাভাবিক, গুজবে কান না দেওয়ার পরামর্শ

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনা-জয়-পুতুলের বিরুদ্ধে পৃথক তিন মামলার রায় ২৭ নভেম্বর
শেখ হাসিনা-জয়-পুতুলের বিরুদ্ধে পৃথক তিন মামলার রায় ২৭ নভেম্বর

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৩০০ আসনে এনসিপির ১৪৮৪ মনোনয়ন ফরম বিক্রি
৩০০ আসনে এনসিপির ১৪৮৪ মনোনয়ন ফরম বিক্রি

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিশাল জয়ে মুশফিকের শততম টেস্ট রাঙালো বাংলাদেশ
বিশাল জয়ে মুশফিকের শততম টেস্ট রাঙালো বাংলাদেশ

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সিলেটে ভেঙে ফেলা হবে ২৩টি ভবন
সিলেটে ভেঙে ফেলা হবে ২৩টি ভবন

১২ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

ভেনেজুয়েলাকে ঘিরে নতুন অভিযান শুরু করতে যাচ্ছে যুক্তরাষ্ট্র
ভেনেজুয়েলাকে ঘিরে নতুন অভিযান শুরু করতে যাচ্ছে যুক্তরাষ্ট্র

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আয়কর রিটার্ন দাখিলের সময় এক মাস বাড়ালো
আয়কর রিটার্ন দাখিলের সময় এক মাস বাড়ালো

৮ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

বিশ্বকাপ : বাংলাদেশের সামনে পড়তে পারে ইতালি
বিশ্বকাপ : বাংলাদেশের সামনে পড়তে পারে ইতালি

১২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শিক্ষার্থীদের বাড়ি ফিরতে বিভাগীয় শহরে বাস সার্ভিস দেবে ডাকসু
শিক্ষার্থীদের বাড়ি ফিরতে বিভাগীয় শহরে বাস সার্ভিস দেবে ডাকসু

১৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ভূমিকম্প অনিশ্চিত তাই বিদ্যালয় বন্ধের সুযোগ নেই: প্রাথমিক শিক্ষা উপদেষ্টা
ভূমিকম্প অনিশ্চিত তাই বিদ্যালয় বন্ধের সুযোগ নেই: প্রাথমিক শিক্ষা উপদেষ্টা

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দেশে কোরআন-সুন্নাহর বিপরীতে কোনো কাজ হবে না : সালাহউদ্দিন
দেশে কোরআন-সুন্নাহর বিপরীতে কোনো কাজ হবে না : সালাহউদ্দিন

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

এই সময়ে গ্যাস কূপে ড্রিলিং কাজ বন্ধ রাখা শ্রেয়, ফেসবুকে আবহাওয়াবিদ পলাশ
এই সময়ে গ্যাস কূপে ড্রিলিং কাজ বন্ধ রাখা শ্রেয়, ফেসবুকে আবহাওয়াবিদ পলাশ

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাংলাদেশ ও ভূমিকম্প ঝুঁকি, আর্থিক প্রভাব ও করণীয়
বাংলাদেশ ও ভূমিকম্প ঝুঁকি, আর্থিক প্রভাব ও করণীয়

১৬ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

নতুন করে ন্যান্সি-ইমরান গাইলেন সেই কালজয়ী গান
নতুন করে ন্যান্সি-ইমরান গাইলেন সেই কালজয়ী গান

৯ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি
শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি

২৩ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২৩ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২৩ নভেম্বর)

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শাহজালাল বিমানবন্দরে ১৩০০ গ্রাম স্বর্ণসহ আটক ১
শাহজালাল বিমানবন্দরে ১৩০০ গ্রাম স্বর্ণসহ আটক ১

২৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

প্রিন্ট সর্বাধিক