শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শুক্রবার, ২০ জুলাই, ২০১৮

কে কোথায় ভোটের ফ্যাক্টর

ফলাফলে বিশাল প্রভাব রাখবে বস্তিবাসী

বরিশাল
নিজামুল হক বিপুল ও রাহাত খান, বরিশাল থেকে
প্রিন্ট ভার্সন
ফলাফলে বিশাল প্রভাব রাখবে বস্তিবাসী

বরিশাল সিটি করপোরেশনের ভোট রাজনীতিতে বস্তি ভোটের ভূমিকা অনেক শক্তিশালী। বলা হয়ে থাকে এই সিটির মেয়র পদে জয়-পরাজয়ের নিয়ামক শক্তি শহরের বস্তি ভোট। অনেকগুলো বস্তি থাকলেও পাঁচটি বস্তির ভোটাররাই নির্বাচনে জয়-পরাজয় নির্ধারণ করে দেন। এ কারণে বড় দুই দলের মেয়র প্রার্থীসহ অন্য দলের মেয়র প্রর্থীরা এবং তাদের অনুসারীরা বরাবরের মতো এবারও জোর দিচ্ছেন বস্তির ভোটের ওপর নিজেদের নিয়ন্ত্রণ প্রতিষ্ঠার। এবারের নির্বাচনে বস্তির ভোটারের পাশাপাশি জয়-পরাজয়ে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা থাকবে প্রায় ৩১ হাজার নতুন ভোটারেরও। তাদের মন জয়েরও চেষ্টা করছেন প্রার্থীরা। বিশেষ করে বড় দুই দল আওয়ামী লীগ ও বিএনপির মেয়র প্রার্থীরা নতুন ভোটারদের কাছে টানতে সর্বোচ্চ গুরুত্ব দিয়ে প্রচারণা চালাচ্ছেন।  বরিশাল সিটি করপোরেশনের ৪, ৫, ৮, ৯, ১০ ও ১১ ওয়ার্ডে আশ্রয়ণ প্রকল্প, কলোনি ও বস্তি মিলিয়ে ছোট বড় অন্তত ১৫টি বস্তি রয়েছে। এগুলোর মধ্যে সবচেয়ে বড় বস্তি হচ্ছে ১১ নম্বর ওয়ার্ডের স্টেডিয়াম বস্তি, ১০ নম্বর ওয়ার্ডের কেডিসি বস্তি, ৯ নম্বর ওয়ার্ডের রসুলপুর বস্তি, ৪ নম্বর ওয়ার্ডের পলাশপুর বস্তি এবং ৬ নম্বর ওয়ার্ডের হাটখোলা বস্তি। এই পাঁচটি বস্তির ভোটারের সংখ্যা প্রায় ১৫ হাজার। প্রতি বস্তির ভোটাররা প্রত্যেক নির্বাচনেই এক জোট হয়ে ভোট দিয়ে থাকেন। এবারও তার ব্যতিক্রম হবে বলে মনে করছেন না স্থানীয়রা। তবে এবার এই ৫ বস্তির ১৫ হাজার ভোট কার পক্ষে যাবে তা নিয়েই চলছে হিসাব-নিকাশ। গতকাল দিনভর শহরের স্টেডিয়াম, কেডিসি, রসুলপুর বস্তি সরেজমিন ঘুরে স্থানীয় ভোটারদের সঙ্গে কথা বলে জানা গেছে, বরাবরের মতো এবারও এসব বস্তির ভোটারদের দ্বারাই নির্ধারণ হবে মেয়র পদে জয়-পরাজয়। স্থানীয়রা বলছেন, বরিশাল সদরে সব সময়ই বিএনপির পক্ষেই ভোটের পাল্লা ভারী। শহরের বস্তিগুলোতেও বিএনপি সিটি করপোরেশন নির্বাচন ও সংসদ নির্বাচনে সব সময়ই ভালো ভোট পেয়ে আসছে। ব্যতিক্রম ছিল শুধু শওকত হোসেন হিরণের সময়। ওই বছর নির্বাচনে বস্তির ভোটারদের বড় অংশই হিরণের পক্ষে ছিলেন। যার ফলে হিরণ মেয়র হিসেবে জয়লাভ করেন। কিন্তু পরের নির্বাচনে বিএনপির আহসান হাবিব কামাল মেয়র নির্বাচিত হন। সেবারও বস্তির ভোট বড় ভূমিকা রাখে কামালের পক্ষে। তবে এবার চিত্র পাল্টাতে পারে।

এবারের নির্বাচনে বস্তির ভোটারদের ওপর গুরুত্ব দিচ্ছেন বড় দুই দলের মেয়র প্রার্থীরা। স্টেডিয়াম বস্তির বঙ্গবন্ধু কলোনির বাসিন্দা বাবুল মিয়া বলছিলেন, এখানে বরিশাল সদরে সব সময় বিএনপি পাস করে। কলাগাছ দাঁড় করালে পাস করে। কিন্তু এবার চিত্র একটু ভিন্ন। তিনি বলেন, এবার এই স্টেডিয়াম বস্তিতে নৌকার প্রার্থীর পক্ষে প্রকাশ্যে হাওয়া দেখা যাচ্ছে। এ কথা বলেই নিজে একটা বিশ্লেষণও দাঁড় করালেন। বললেন, প্রকাশ্যে তো অনেক কিছুই দেখা যায় কিন্তু গোপনে কী হয় সেটা বলা মুশকিল। তারপরও মনে হচ্ছে মানুষ এবার একটু পরিবর্তন চায়। উন্নয়ন চায়। এ কারণে হয়তো সরকারদলীয় প্রার্থীর পক্ষে যেতে পারে এই বস্তির ভোট। তার পাশে বসা কামাল মিয়া বললেন, এখন যে যাকেই সমর্থন করুক না কেন, নির্বাচনের আগে আগে সেই মত পাল্টাতে পারে। তাই এখনো কিছু বলা মুশকিল। তবে এটা সত্য যে এখানকার বস্তির ভোটেই জয়-পরাজয় নির্ধারণ হবে। কেডিসি বস্তির বাসিন্দাদের সঙ্গে কথা বলে বোঝা গেল, এখানকার ভোটাররাও মেয়র পদে জয়-পরাজয়ের বড় নিয়ামক। বস্তির ব্যবসায়ী সুমন মিয়ার মতে এখানেও ধানের শীষের পক্ষে ভোট বেশি। এবার কী হবে বলা মুশকিল। তবে এই বস্তির আরেক বাসিন্দা মনির হোসেন সরাসরি বললেন, নৌকার পালেই হাওয়া বইছে। কেডিসি বস্তিতে আওয়ামী লীগের পক্ষে প্রচারণায় পাওয়া গেল শহরের নাট্য ও সংস্কৃতি কর্মী ফারুক হোসেনকে। তিনি বলছিলেন, শহরের বস্তির ভোটগুলোই বড় ফ্যাক্টর। এই ভোট যার বাক্সে যাবে তিনিই জয়ের মালা পরবেন। তাই আমরা এবার বস্তির ভোটারদের ওপর জোর দিচ্ছি। সবগুলো বস্তিতে প্রত্যেক ভোটারের দ্বারে দ্বারে যাচ্ছি। তাতে ইতিবাচক সাড়াও পাওয়া যাচ্ছে। তিনি বলেন, বস্তির ভোটাররা বলছেন, এবার যদি শওকত হোসেন হিরণ বেঁচে থাকতেন তাহলে তাকেই তারা ভোট দিতেন। এই সুযোগটাকেই কাজে লাগানোর চেষ্টা করছি আমরা। এই পাঁচ বস্তি ছাড়াও নতুন ভোটারদের ভোটও নিয়ামক শক্তি হিসেবে কাজ করবে।

এবার বরিশাল সিটিতে নতুন ভোটারের সংখ্যা ৩০ হাজার ৯০৯ জন। যাদের মধ্যে নারী ভোটার হচ্ছেন ১৭ হাজার ৯৮ জন এবং পুরুষ ভোটার ১৩ হাজার ৮১১ জন। এই ভোটারদের বড় অংশই হচ্ছেন তরুণ-তরুণী, যুবক-যুবতী। বড় দুই দলই প্রত্যাশা করছে এই নতুন ভোটারের বড় অংশই তাদের দিকে ঝুঁকবে। তবে শহর ঘুরে যে চিত্র পাওয়া গেছে, তাতে মনে হচ্ছে নতুন ভোটাররা উন্নয়নকে বেশি অগ্রাধিকার দিচ্ছেন। মো রুবেল নামের একজন তরুণ ভোটার বললেন, আমি মনে করি বরিশাল সিটি করপোরেশনে যে উন্নয়ন হয়েছিল শওকত হোসেন হিরণ মেয়র থাকার সময়ে, সেই উন্নয়নই এখন জরুরি। সেক্ষেত্রে সাদিক আবদুল্লাহর বিকল্প নেই। তাছাড়া তিনি বয়সে তরুণ। তাকে দিয়ে অনেক কাজ করিয়ে নেওয়া যাবে। ফাহমিদা নামে বিশ্ববিদ্যালয় পড়ুয়া এক তরুণী বললেন, আমরা নতুন জেনারেশন চাই আধুনিক একটা শহর। তরুণ নেতৃত্ব, যাকে দিয়ে এই শহরকে বদলে দেওয়া যাবে সেরকম কেউ যেন নির্বাচিত হন। গতকাল দুপুরে শহরের একটি হোটেলে এক নাগরিক সংলাপে অংশ নিয়ে বিএনপি নেত্রী বিলকিস জাহান শিরিন বলেন, নতুন ভোটারদের বড় অংশই আমাদের প্রার্থীর পক্ষে রয়েছেন। অন্যদিকে আওয়ামী লীগ কর্মী ফারুক মনে করেন, নতুন ভোটারদের মধ্যে সাদিক আবদুল্লাহর গ্রহণযোগ্যতা বেশি। কারণ তিনি বয়সে তরুণ। তার মতে, বয়সের কারণে তরুণ ভোটারদের কাছে সাদিক আবদুল্লাহর চেয়ে অনেক পিছিয়ে আছেন বিএনপি প্রার্থী মজিবর রহমান সরোয়ার।

এই বিভাগের আরও খবর
তত্ত্বাবধায়ক বিলুপ্তি করে একনায়কতন্ত্র কায়েম
তত্ত্বাবধায়ক বিলুপ্তি করে একনায়কতন্ত্র কায়েম
আমার দুই পায়ে ছয় রাউন্ড গুলি করে পুলিশ
আমার দুই পায়ে ছয় রাউন্ড গুলি করে পুলিশ
পলাতকরা প্রার্থী নন থাকছে ‘না’ ভোট
পলাতকরা প্রার্থী নন থাকছে ‘না’ ভোট
নির্বাচন কমিশনে ৩৬ দফা প্রস্তাব বিএনপির
নির্বাচন কমিশনে ৩৬ দফা প্রস্তাব বিএনপির
নীতিরও আমূল পরিবর্তন দরকার
নীতিরও আমূল পরিবর্তন দরকার
বাংলাদেশে গ্রহণযোগ্য নির্বাচন প্রয়োজন
বাংলাদেশে গ্রহণযোগ্য নির্বাচন প্রয়োজন
একটি দল সনদ স্বাক্ষরের সুযোগ খুঁজছে
একটি দল সনদ স্বাক্ষরের সুযোগ খুঁজছে
প্রধান উপদেষ্টার আকাঙ্ক্ষা সহযোগীরা এগিয়ে নিতে পারেননি
প্রধান উপদেষ্টার আকাঙ্ক্ষা সহযোগীরা এগিয়ে নিতে পারেননি
মুখ্য সমন্বয়কের পদ ছাড়লেন নাসীরুদ্দীন পাটওয়ারী
মুখ্য সমন্বয়কের পদ ছাড়লেন নাসীরুদ্দীন পাটওয়ারী
নির্বাচন পেছানোর চেষ্টা করছে কোনো কোনো দল
নির্বাচন পেছানোর চেষ্টা করছে কোনো কোনো দল
ডিসেম্বরে ঢাকায় আসছেন ইতালির প্রধানমন্ত্রী
ডিসেম্বরে ঢাকায় আসছেন ইতালির প্রধানমন্ত্রী
ট্রাম্প-মোদি বৈঠক বাতিল, অনিশ্চিত বাণিজ্য চুক্তি
ট্রাম্প-মোদি বৈঠক বাতিল, অনিশ্চিত বাণিজ্য চুক্তি
সর্বশেষ খবর
অসময়ে দেখা কনকচাঁপা, কদম ও কৃষ্ণচূড়ার
অসময়ে দেখা কনকচাঁপা, কদম ও কৃষ্ণচূড়ার

এই মাত্র | প্রকৃতি ও পরিবেশ

দৌলতপুরে সৎ ভাইকে হত্যা
দৌলতপুরে সৎ ভাইকে হত্যা

২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

গাইবান্ধায় ৭ মাস ধরে বন্ধ ডোপ টেস্ট, বিপাকে সনদপ্রত্যাশীরা
গাইবান্ধায় ৭ মাস ধরে বন্ধ ডোপ টেস্ট, বিপাকে সনদপ্রত্যাশীরা

৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

জেমিনি থেকে প্রম্পটিং, বিনামূল্যে ৫ কোর্সে এআই শেখার সুযোগ
জেমিনি থেকে প্রম্পটিং, বিনামূল্যে ৫ কোর্সে এআই শেখার সুযোগ

৬ মিনিট আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

অ্যালগরিদম বদলে গেছে, তাই পথও বদলাচ্ছেন ইউটিউবাররা
অ্যালগরিদম বদলে গেছে, তাই পথও বদলাচ্ছেন ইউটিউবাররা

৭ মিনিট আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

ইসরায়েল কি যুক্তরাষ্ট্রের ৫১তম অঙ্গরাজ্য?
ইসরায়েল কি যুক্তরাষ্ট্রের ৫১তম অঙ্গরাজ্য?

৭ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গুতে আক্রান্ত হয়ে হাসপাতালে ৪৬৮
২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গুতে আক্রান্ত হয়ে হাসপাতালে ৪৬৮

১৭ মিনিট আগে | ডেঙ্গু আপডেট

কেন পৃথিবীর সুখী দেশ ভুটান
কেন পৃথিবীর সুখী দেশ ভুটান

১৭ মিনিট আগে | পাঁচফোড়ন

সুরমা নদীর ভাঙন ঠেকাতে সুনামগঞ্জে গ্রামবাসীর মানববন্ধন
সুরমা নদীর ভাঙন ঠেকাতে সুনামগঞ্জে গ্রামবাসীর মানববন্ধন

১৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

গাইবান্ধায় মাদক ও বাল্যবিবাহবিরোধী প্রচারণায় বসুন্ধরা শুভসংঘ
গাইবান্ধায় মাদক ও বাল্যবিবাহবিরোধী প্রচারণায় বসুন্ধরা শুভসংঘ

২০ মিনিট আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

বঙ্গোপসাগরে সৃষ্টি হচ্ছে ঘূর্ণিঝড় মন্থা
বঙ্গোপসাগরে সৃষ্টি হচ্ছে ঘূর্ণিঝড় মন্থা

২০ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘রোবট আর্মি’ নিয়ন্ত্রণে রাখতে বিশাল পারিশ্রমিক চান মাস্ক
‘রোবট আর্মি’ নিয়ন্ত্রণে রাখতে বিশাল পারিশ্রমিক চান মাস্ক

২১ মিনিট আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

‘দেশ পুনর্গঠনে তারেক রহমানের ৩১ দফার বিকল্প নেই’
‘দেশ পুনর্গঠনে তারেক রহমানের ৩১ দফার বিকল্প নেই’

২২ মিনিট আগে | নগর জীবন

বিশ্বের সবচেয়ে সুন্দর স্টেডিয়ামের তালিকায় সিলেট
বিশ্বের সবচেয়ে সুন্দর স্টেডিয়ামের তালিকায় সিলেট

২৫ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

দুবলার চরে শুরু শুটকি মৌসুম, সাগরে নামছেন ১০ হাজার জেলে
দুবলার চরে শুরু শুটকি মৌসুম, সাগরে নামছেন ১০ হাজার জেলে

৩০ মিনিট আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

বগুড়ায় সড়ক দুর্ঘটনায় নিহত–আহতদের পরিবারে ক্ষতিপূরণের চেক বিতরণ
বগুড়ায় সড়ক দুর্ঘটনায় নিহত–আহতদের পরিবারে ক্ষতিপূরণের চেক বিতরণ

৩৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

পুকুরে ডুবে শিক্ষার্থীর মৃত্যু
পুকুরে ডুবে শিক্ষার্থীর মৃত্যু

৪৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

অবশেষে সাজেক যাওয়ার রাস্তা প্রশস্ত হচ্ছে
অবশেষে সাজেক যাওয়ার রাস্তা প্রশস্ত হচ্ছে

৪৬ মিনিট আগে | পর্যটন

সারাদেশে পুলিশের বিশেষ অভিযান, গ্রেফতার ১৭২৬
সারাদেশে পুলিশের বিশেষ অভিযান, গ্রেফতার ১৭২৬

৪৯ মিনিট আগে | জাতীয়

রশিদ খানকে টপকে রিশাদের বিশ্বরেকর্ড
রশিদ খানকে টপকে রিশাদের বিশ্বরেকর্ড

৫৮ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

ল্যাবে তৈরি হচ্ছে মানুষের দাঁত
ল্যাবে তৈরি হচ্ছে মানুষের দাঁত

৫৮ মিনিট আগে | পাঁচফোড়ন

রাশিয়ার আবাসিক এলাকায় ড্রোন হামলা ইউক্রেনের
রাশিয়ার আবাসিক এলাকায় ড্রোন হামলা ইউক্রেনের

৫৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইউক্রেনকে তহবিল দিতে ইইউ’র রুশ সম্পদ ব্যবহারের পদক্ষেপ ব্যর্থ
ইউক্রেনকে তহবিল দিতে ইইউ’র রুশ সম্পদ ব্যবহারের পদক্ষেপ ব্যর্থ

৫৯ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশ থেকে প্রশিক্ষিত তিন হাজার কর্মী নেবে জাপান
বাংলাদেশ থেকে প্রশিক্ষিত তিন হাজার কর্মী নেবে জাপান

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দিনাজপুরে শারীরিক প্রতিবন্ধী ইমামের পাশে দাঁড়াল বসুন্ধরা শুভসংঘ
দিনাজপুরে শারীরিক প্রতিবন্ধী ইমামের পাশে দাঁড়াল বসুন্ধরা শুভসংঘ

১ ঘণ্টা আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

চীনা কমিউনিস্ট পার্টির বৈঠক থেকে যে তিন সিদ্ধান্ত এলো
চীনা কমিউনিস্ট পার্টির বৈঠক থেকে যে তিন সিদ্ধান্ত এলো

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারত-যুক্তরাষ্ট্রের বাণিজ্য চুক্তি কোন শর্তে হতে পারে?
ভারত-যুক্তরাষ্ট্রের বাণিজ্য চুক্তি কোন শর্তে হতে পারে?

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দক্ষিণ কোরিয়ায় মুখোমুখি হচ্ছেন ট্রাম্প ও শি জিন পিং
দক্ষিণ কোরিয়ায় মুখোমুখি হচ্ছেন ট্রাম্প ও শি জিন পিং

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জকিগঞ্জে সড়ক দুর্ঘটনা প্রতিরোধে বসুন্ধরা শুভসংঘের ক্যাম্পেইন
জকিগঞ্জে সড়ক দুর্ঘটনা প্রতিরোধে বসুন্ধরা শুভসংঘের ক্যাম্পেইন

১ ঘণ্টা আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

রুশ তেল কেনা ‘স্থগিত’ করল চীনের রাষ্ট্রীয় কোম্পানিগুলো
রুশ তেল কেনা ‘স্থগিত’ করল চীনের রাষ্ট্রীয় কোম্পানিগুলো

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
হাসপাতালের মর্গের ভেতর তরুণীর মরদেহকে ধর্ষণ, আদালতে ডোমের স্বীকারোক্তি
হাসপাতালের মর্গের ভেতর তরুণীর মরদেহকে ধর্ষণ, আদালতে ডোমের স্বীকারোক্তি

২৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

গাজায় তুর্কি সেনাদের ঢুকতে দেবেন না নেতানিয়াহু
গাজায় তুর্কি সেনাদের ঢুকতে দেবেন না নেতানিয়াহু

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

উপদেষ্টা পরিষদে বিদায়ের সুর!
উপদেষ্টা পরিষদে বিদায়ের সুর!

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বৃহৎ প্রতিবেশীর ছায়ায় প্রাপ্য আন্তর্জাতিক মনোযোগ পাচ্ছে না বাংলাদেশ
বৃহৎ প্রতিবেশীর ছায়ায় প্রাপ্য আন্তর্জাতিক মনোযোগ পাচ্ছে না বাংলাদেশ

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৭ নেতার বহিষ্কারাদেশ প্রত্যাহার করল বিএনপি
৭ নেতার বহিষ্কারাদেশ প্রত্যাহার করল বিএনপি

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ফের ‘পরমাণু স্থাপনায় হামলার আশঙ্কা’ নিয়ে যা বলল ইরান
ফের ‘পরমাণু স্থাপনায় হামলার আশঙ্কা’ নিয়ে যা বলল ইরান

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাম্পের পদক্ষেপ রাশিয়ার বিরুদ্ধে যুদ্ধ ঘোষণা: মেদভেদেভ
ট্রাম্পের পদক্ষেপ রাশিয়ার বিরুদ্ধে যুদ্ধ ঘোষণা: মেদভেদেভ

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সৌদি আরবকে কটাক্ষ করে মাফ চাইলেন ইসরায়েলি মন্ত্রী
সৌদি আরবকে কটাক্ষ করে মাফ চাইলেন ইসরায়েলি মন্ত্রী

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘চাই না আমার কথায় শাহরুখের সংসারে ঝড় উঠুক’
‘চাই না আমার কথায় শাহরুখের সংসারে ঝড় উঠুক’

১৯ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

বড় জয়ে সিরিজ বাংলাদেশের
বড় জয়ে সিরিজ বাংলাদেশের

২১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

দেশজুড়ে ভূমি অফিসের নিরাপত্তা জোরদারের নির্দেশ
দেশজুড়ে ভূমি অফিসের নিরাপত্তা জোরদারের নির্দেশ

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আমি খুবই হতাশ: স্যামি
আমি খুবই হতাশ: স্যামি

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শ্রীপুরে বিএনপির ৩১ দফার লিফলেট বিতরণ
শ্রীপুরে বিএনপির ৩১ দফার লিফলেট বিতরণ

২১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

পশ্চিম তীর সংযুক্তিকরণ নিয়ে ইসরায়েলকে সতর্ক করল যুক্তরাষ্ট্র
পশ্চিম তীর সংযুক্তিকরণ নিয়ে ইসরায়েলকে সতর্ক করল যুক্তরাষ্ট্র

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেষ জমানার ফিতনা থেকে বাঁচুন
শেষ জমানার ফিতনা থেকে বাঁচুন

১৪ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

ইভিএম বাতিল, প্রার্থীর দেশি-বিদেশি আয়ের তথ্য প্রকাশ বাধ্যতামূলক
ইভিএম বাতিল, প্রার্থীর দেশি-বিদেশি আয়ের তথ্য প্রকাশ বাধ্যতামূলক

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘বিএনপি রাষ্ট্রক্ষমতায় গেলে শিক্ষিত বেকারদের কর্মসংস্থানের সমস্যা দূর করা হবে’
‘বিএনপি রাষ্ট্রক্ষমতায় গেলে শিক্ষিত বেকারদের কর্মসংস্থানের সমস্যা দূর করা হবে’

২৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সারাদেশে পুলিশের বিশেষ অভিযান, গ্রেফতার ১৭১২
সারাদেশে পুলিশের বিশেষ অভিযান, গ্রেফতার ১৭১২

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

টি-টোয়েন্টি দলে ফিরলেন লিটন, বাদ সাইফউদ্দিন
টি-টোয়েন্টি দলে ফিরলেন লিটন, বাদ সাইফউদ্দিন

২২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বিদেশি বিনিয়োগে মন্দা কাটছেই না
বিদেশি বিনিয়োগে মন্দা কাটছেই না

১৫ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

৩১ রুশ সেনার বিনিময়ে ১ হাজার ইউক্রেনীয় সেনার মরদেহ ফেরত
৩১ রুশ সেনার বিনিময়ে ১ হাজার ইউক্রেনীয় সেনার মরদেহ ফেরত

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সৌম্য ফর্মে ফিরে আবারও দেখালেন আশার আলো
সৌম্য ফর্মে ফিরে আবারও দেখালেন আশার আলো

২১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

এক মাস আগেও ডন আমাকে হুমকি দিয়েছে : নীলা চৌধুরী
এক মাস আগেও ডন আমাকে হুমকি দিয়েছে : নীলা চৌধুরী

২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ইউক্রেনকে ১৫০ যুদ্ধবিমান দেবে সুইডেন
ইউক্রেনকে ১৫০ যুদ্ধবিমান দেবে সুইডেন

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এ কে আজাদের গ্রেপ্তারের দাবিতে ফরিদপুরে বিএনপির মশাল মিছিল
এ কে আজাদের গ্রেপ্তারের দাবিতে ফরিদপুরে বিএনপির মশাল মিছিল

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মিয়ানমারের স্ক্যাম সেন্টারে বেলারুশের মডেলের ‘রহস্যজনক মৃত্যু’
মিয়ানমারের স্ক্যাম সেন্টারে বেলারুশের মডেলের ‘রহস্যজনক মৃত্যু’

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দায়িত্ব শেষ করে যত তাড়াতাড়ি যেতে পারি বাঁচব
দায়িত্ব শেষ করে যত তাড়াতাড়ি যেতে পারি বাঁচব

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

টঙ্গী থেকে নিখোঁজ ইমামকে পরিবারের কাছে হস্তান্তর
টঙ্গী থেকে নিখোঁজ ইমামকে পরিবারের কাছে হস্তান্তর

১৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

১৯ মাস পর সিরিজ জিতে দলের প্রশংসায় মিরাজ
১৯ মাস পর সিরিজ জিতে দলের প্রশংসায় মিরাজ

১৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

এক রাতে কোটি রুপি আয় শিল্পার রেস্তোরাঁয়, তবু দিচ্ছেন না জরিমানা
এক রাতে কোটি রুপি আয় শিল্পার রেস্তোরাঁয়, তবু দিচ্ছেন না জরিমানা

২২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

প্রিন্ট সর্বাধিক
মুখ্য সমন্বয়কের পদ ছাড়লেন নাসীরুদ্দীন পাটওয়ারী
মুখ্য সমন্বয়কের পদ ছাড়লেন নাসীরুদ্দীন পাটওয়ারী

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপির প্রার্থী কোকোর সহধর্মিণী শর্মিলা, জামায়াতের ড. মোস্তফা
বিএনপির প্রার্থী কোকোর সহধর্মিণী শর্মিলা, জামায়াতের ড. মোস্তফা

নগর জীবন

স্বাস্থ্যে থাকবে শুধু তিনটি অধিদপ্তর
স্বাস্থ্যে থাকবে শুধু তিনটি অধিদপ্তর

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপির গোলাম নবী ও হায়দার বিজেপির পার্থ জামায়াতের নজরুল
বিএনপির গোলাম নবী ও হায়দার বিজেপির পার্থ জামায়াতের নজরুল

নগর জীবন

সেই জনপ্রিয় সংলাপ ‘রাষ্ট্রবিজ্ঞান একটি গতিশীল বিজ্ঞান’
সেই জনপ্রিয় সংলাপ ‘রাষ্ট্রবিজ্ঞান একটি গতিশীল বিজ্ঞান’

শোবিজ

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

বাংলাদেশের সিরিজ জয়
বাংলাদেশের সিরিজ জয়

প্রথম পৃষ্ঠা

ক্যাপিটাল ড্রামায় ত্রিভুজ প্রেমের নাটক
ক্যাপিটাল ড্রামায় ত্রিভুজ প্রেমের নাটক

শোবিজ

শুধু ’৭১ নয়, ’৪৭ থেকে সব ভুলের ক্ষমা চাই
শুধু ’৭১ নয়, ’৪৭ থেকে সব ভুলের ক্ষমা চাই

প্রথম পৃষ্ঠা

বুনো শূকরের হানায় ফসলের ক্ষতি
বুনো শূকরের হানায় ফসলের ক্ষতি

দেশগ্রাম

সম্রাটকে আদালতে হাজিরের নির্দেশ
সম্রাটকে আদালতে হাজিরের নির্দেশ

নগর জীবন

মিরাজকে আরও সময় দিতে চান বুলবুল
মিরাজকে আরও সময় দিতে চান বুলবুল

মাঠে ময়দানে

গৃহবধূর ঝুলন্ত লাশ উদ্ধার স্বামী-শ্বশুর পলাতক
গৃহবধূর ঝুলন্ত লাশ উদ্ধার স্বামী-শ্বশুর পলাতক

দেশগ্রাম

দৃশ্যমান রাঙামাটির ঝুলন্ত সেতু
দৃশ্যমান রাঙামাটির ঝুলন্ত সেতু

নগর জীবন

প্রধান উপদেষ্টার আকাঙ্ক্ষা সহযোগীরা এগিয়ে নিতে পারেননি
প্রধান উপদেষ্টার আকাঙ্ক্ষা সহযোগীরা এগিয়ে নিতে পারেননি

প্রথম পৃষ্ঠা

একই পরিবারের সাতজন সারের ডিলার
একই পরিবারের সাতজন সারের ডিলার

পেছনের পৃষ্ঠা

একটি দল সনদ স্বাক্ষরের সুযোগ খুঁজছে
একটি দল সনদ স্বাক্ষরের সুযোগ খুঁজছে

প্রথম পৃষ্ঠা

হঠাৎ বিতর্কে উপদেষ্টারা
হঠাৎ বিতর্কে উপদেষ্টারা

প্রথম পৃষ্ঠা

বিচার কাজ শেষ আসছে রায়
বিচার কাজ শেষ আসছে রায়

প্রথম পৃষ্ঠা

তত্ত্বাবধায়ক বিলুপ্তি করে একনায়কতন্ত্র কায়েম
তত্ত্বাবধায়ক বিলুপ্তি করে একনায়কতন্ত্র কায়েম

প্রথম পৃষ্ঠা

লিটন ফিরলেন, বাদ পড়লেন সাইফউদ্দিন
লিটন ফিরলেন, বাদ পড়লেন সাইফউদ্দিন

মাঠে ময়দানে

১৯ বছরেও আলোর মুখ দেখেনি খালাশপীর কয়লাখনি
১৯ বছরেও আলোর মুখ দেখেনি খালাশপীর কয়লাখনি

পেছনের পৃষ্ঠা

ট্রাম্প-মোদি বৈঠক বাতিল, অনিশ্চিত বাণিজ্য চুক্তি
ট্রাম্প-মোদি বৈঠক বাতিল, অনিশ্চিত বাণিজ্য চুক্তি

প্রথম পৃষ্ঠা

থমকে গেল স্যুয়ারেজ প্রকল্পের কাজ
থমকে গেল স্যুয়ারেজ প্রকল্পের কাজ

নগর জীবন

১০ নির্মাতার সেরা ১০ ছবি
১০ নির্মাতার সেরা ১০ ছবি

শোবিজ

রেকর্ড গড়ে বাংলাদেশের সিরিজ জয়
রেকর্ড গড়ে বাংলাদেশের সিরিজ জয়

মাঠে ময়দানে

বাংলাদেশ-থাইল্যান্ড মুখোমুখি
বাংলাদেশ-থাইল্যান্ড মুখোমুখি

মাঠে ময়দানে

কাবাডিতে এলো দুই পদক
কাবাডিতে এলো দুই পদক

মাঠে ময়দানে

ফেবারিটদের জয়ের রাত
ফেবারিটদের জয়ের রাত

মাঠে ময়দানে

কুয়েতে কেমন খেলবে বসুন্ধরা কিংস
কুয়েতে কেমন খেলবে বসুন্ধরা কিংস

মাঠে ময়দানে