শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শুক্রবার, ১০ আগস্ট, ২০১৮

নৈরাজ্যের যত কারণ

সাঈদুর রহমান রিমন
প্রিন্ট ভার্সন
নৈরাজ্যের যত কারণ

যানবাহন চালকরা কোনো নিয়ম-কানুন মানেন না, লেন মেনে গাড়ি চালান না। ব্যস্ততম মহাসড়কেও রিকশা-ঠেলা থেকে শুরু করে দ্রুত গতির আন্তজেলা কোচ পর্যন্ত মিশ্র গতির গাড়ি একই লেনে চলাচল করে। অল্প গতির গাড়ির পেছনেই ঘণ্টার পর ঘণ্টা আটকে থাকে দ্রুত গতির গাড়ি। পদে পদে চলে ট্রাফিক আইন অমান্যের প্রতিযোগিতা। আইন ভঙ্গকারীর বিরুদ্ধে মোটরযান আইনের যথাযথ ধারায় ব্যবস্থা না নেওয়া, মাসোয়ারা পদ্ধতিতে ‘চলাচল অযোগ্য’ হাজার হাজার গাড়িকে অবাধে চলাচলের সুযোগ করে দেওয়া, চালকদের কাঁধে প্রতিদিনের যাবতীয় খরচ চাপানো, মালিকের চাহিদা পূরণসহ নিজের বেতন-ভাতা জোটানোর টেনশন চাপানো থেকেই ‘সড়ক নৈরাজ্য’ সৃষ্টি হচ্ছে বলে অভিযোগ উঠেছে। এসব কারণেই চালকদের মধ্যে বেপরোয়া মনোভাব গড়ে ওঠে, এর জের হিসেবেই নানা অরাজকতার সূত্রপাত। পরিবহন শ্রমিক, চালক, মালিক ও নগর পরিবহন বিশেষজ্ঞদের অভিন্ন অভিমত থেকেই এ তথ্য বেরিয়ে এসেছে।

দেশের সড়ক-মহাসড়কে নির্বিঘ্নে যান চলাচলের জায়গা না রেখেই একাংশ দখল করে গড়ে তোলা হয়েছে হোটেল-রেস্তোরাঁ, পেট্রল পাম্প, সিএনজি পাম্প, অনুমোদিত-অননুমোদিত পুলিশ চেকপোস্ট, ক্যাম্প, পরিবহন কাউন্টার, বিভিন্ন সংগঠন, সমিতি, ক্লাব-ঘর। রাস্তার ওপর অবৈধ টার্মিনাল ও স্ট্যান্ড গড়ে তোলা, যত্রতত্র বাস-ট্রাক থামিয়ে রাখা, রাস্তাজুড়ে জবরদখলসহ হাটবাজার বসানো, নসিমন, করিমনসহ অনিয়ন্ত্রিত যানবাহনের বেপরোয়া চলাচল মিলিয়ে সৃষ্ট নৈরাজ্যে আটকে থাকে সড়ক-মহাসড়কগুলো। এসব অরাজকতা আর যানজট নিয়ন্ত্রণের জন্য নিয়োজিত ট্রাফিক পুলিশ সদস্যরা অবৈধ ভটভটি, লেগুনা, মালবাহী ট্রাক ও ফিটনেসবিহীন বাস-মিনিবাস থামিয়ে চাঁদাবাজিতেই বেশি ব্যস্ত থাকে। চাঁদাবাজির জের ধরেই জটলা বাধে। রাজধানীর উত্তর প্রবেশমুখে আবদুল্লাহপুর, গাজীপুর চৌরাস্তা, টঙ্গী, ভুলতা চৌরাস্তার মতো দেশের ব্যস্ত মহাসড়কগুলোর ৩০০ পয়েন্টে ভয়াবহ যানজটসহ নানা অরাজকতার ধকল পোহাতে হয়। সেসব পয়েন্ট এলাকায় এলোপাতাড়ি পার্কিং, সড়কের ওপর অবৈধ টার্মিনাল গড়ে তোলা, ফুটপাথ-রাস্তায় হাটবাজার বসানো, অবৈধ অযান্ত্রিক যানবাহনের ভিড়-ভাড়াক্কাসহ শতেক জঞ্জালে ঠাসা রয়েছে। এসব টার্মিনাল-বাজারের জটলা পেরোতেই বাসচালকরা সীমাহীন ভোগান্তি পোহান।

মহাসড়কের নানা জঞ্জাল : সড়ক পরিবহন খাতের সংশ্লিষ্টদের বিবেচনায়, দেশের আন্তজেলা মহাসড়ক, আঞ্চলিক সড়ক ও জেলা কানেকটিং রোডগুলোয় ভয়াবহ যানজটের প্রধান কারণগুলো হলো- রাস্তার ধারণক্ষমতার তুলনায় যানবাহন বেড়ে যাওয়ার পাশাপাশি রাস্তার ওপর যানবাহন বিকল হওয়া, দুর্ঘটনাকবলিত গাড়ি ও ধ্বংসাবশেষ দ্রুত সরিয়ে নেওয়ার ব্যবস্থা না করা, লেন পদ্ধতি মেনে না চলা, মহাসড়কের ওপর অবৈধ হাটবাজার বসানো, চালকদের এলোপাতাড়ি চালনা, যত্রযত্র গাড়ি থামানো, ভাঙাচোরা রাস্তায় বিপজ্জনক খানাখন্দ ইত্যাদি। অনুসন্ধানে নানা জঞ্জাল-অরাজকতার নেপথ্যে ১০টি কারণ পাওয়া গেছে। এগুলোর মধ্যে আছে হাইওয়ে ট্রাফিক সিস্টেমের অব্যবস্থাপনা, ট্রাফিক আইন না মানা, ট্রাফিক পুলিশের চাঁদাবাজি, কর্তব্যে অবহেলা, প্যাট্রল টহল পর্যাপ্ত না থাকা, মুনাফা লাভের আশায় পুরনো লক্কড়ঝক্কড় গাড়ি নামানো, দূরপাল্লার সড়কে সিটি সার্ভিসে যাত্রী পরিবহন, সড়কের বেহাল অবস্থা, রাস্তা দখল করে মার্কেট নির্মাণ, যানজট নিয়ন্ত্রণে পুলিশ ছাড়া অন্যান্য আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সহযোগিতা না থাকার কারণেই যানজটের সূত্রপাত ঘটে। তবে রাস্তাঘাটের সমস্যার জন্য যানজট হচ্ছে না বলে দাবি করেছেন সড়ক পরিবহন ও সেতুমন্ত্রী ওবায়দুল কাদের। যানজটের কারণ হিসেবে তিনি রাস্তায় হাটবাজার, মহাসড়কে ‘আনফিট’ গাড়ি বিকল হয়ে যাওয়াকে দায়ী করেন। তবে পরিবহন সেক্টরের বিশেষজ্ঞরা মনে করেন, সড়ক-মহাসড়কে অরাজকতা সৃষ্টির মূলে রয়েছে লাইসেন্সবিহীন চালক ও আনাড়ি হেলপার।

বন্ধ হয় না নসিমন-করিমন-ভটভটি : সড়ক-মহাসড়ক থেকে নসিমন, করিমন, আলমসাধু, ভটভটি মার্কা অনিয়ন্ত্রিত যানবাহন চলাচল বন্ধ হচ্ছে না, থামছে না সড়ক দুর্ঘটনা। শ্যালো ইঞ্জিনচালিত অবৈধ রিকশা, নসিমন, করিমন, ভটভটি স্থানীয় কারিগরদের হাতুড়ি-বাঁটালে তৈরি ত্রুটিযুক্ত যানবাহন দেশের বিভিন্ন জাতীয় ও আঞ্চলিক মহাসড়ক, পৌরসভা, সিটি করপোরেশন এলাকায় অবাধে চলাচল করছে। এসব যানবাহনের কোনো লাইসেন্স নেই, রুট পারমিট বা বৈধ কোনো কাগজপত্র নেই। ইঞ্জিন বা ব্যাটারিচালিত যানবাহনে গতি নিয়ন্ত্রণেরও কোনো ব্যবস্থা নেই। গত এক বছরেই অটোরিকশা, ইজিবাইক, লেগুনা নসিমন, টেম্পু, ভটভটি, আলমসাধু ও মহেন্দ্রসহ অবৈধ যানবাহনের কারণে চার শতাধিক দুর্ঘটনা ঘটেছে। এসব ঘটনায় প্রায় ৬০০ জন নিহত এবং সহস্রাধিক লোক আহত হয়েছেন।

আছে সড়ক নৈরাজ্যের সহজ সমাধান : বাংলাদেশ প্রকৌশল বিশ্ববিদ্যালয়ের অ্যাকসিডেন্ট রিসার্চ ইনস্টিটিউটের পরিচালক ড. মোহাম্মদ মিজানুর রহমান বিবিসি বাংলাকে দেওয়া এক সাক্ষাৎকারে বলেছেন, বাসগুলোর মধ্যে প্রতিযোগিতা এবং চালকের বেপরোয়া মনোভাবের কারণে ঢাকা শহরে অধিকাংশ সড়ক দুর্ঘটনা ঘটছে। চালকদের এ বেপরোয়া মনোভাবের জন্য অনেকাংশে মালিকরাই দায়ী। কারণ মালিকরা প্রতিদিন বাসটি চুক্তিতে চালকদের হাতে ছেড়ে দেন। ফলে চালকদের মাথায় সব সময় চুক্তির বাইরে আরও বেশি টাকা আয় করার চিন্তা থাকে। তিনি বলেন, চালকদের বেপরোয়া মনোভাব দূর না করা পর্যন্ত অন্য কোনো পদক্ষেপই সড়কে শৃঙ্খলা ফিরে আসার সম্ভাবনা খুব একটা নেই।

ড. রহমান বলেন, সড়ক নেটওয়ার্ক ভালো না থাকায় ট্রাফিক সিগন্যালও কার্যকর হয় না। পৃথিবীর অনেক দেশেই একই রাস্তায় বিভিন্ন আকারের যানবাহন চলে না। কিন্তু ঢাকায় লেন মেনে গাড়ি চালানো সম্ভব হয় না। পরিবহন ব্যবস্থাকে শৃঙ্খলার মধ্যে আনতে চাইলে কিছু নির্দিষ্ট পদক্ষেপ নিতে হবে বলে মনে করেন অধ্যাপক রহমান। তিনি জানান, ঢাকার মতো ছোট একটি শহরে ২৭৯টি বাস রুট থাকা মোটেও প্রয়োজন নেই। বাস চলাচলের জন্য পুরো শহরকে চার থেকে পাঁচটি রুটে ভাগ করে প্রতিটি রুটের জন্য একটি করে বাস কোম্পানি গঠন করা যেতে পারে। এর আওতায় চালকদের জন্য মাসিক নির্দিষ্ট আয়ের ব্যবস্থা নিশ্চিত করা হলেই আর তাদের মধ্যে বেপরোয়া ভাব আসবে না। তখন সড়কের শৃঙ্খলা সম্ভব হবে। এদিকে নগর পরিবহন বিশেষজ্ঞরা জানান, ঢাকার মতোই জনসংখ্যা ঘনত্বের মুম্বাই শহরে মাত্র ৩৬০০ বাস প্রতিদিন ৪৮ লাখ যাত্রী পরিবহন করে। অথচ ঢাকায় ছয় হাজার বাস প্রতিদিন পরিবহন করছে মাত্র ৩০ লাখ যাত্রী। এক্ষেত্রে গাড়ির চালকরা মালিকের চাহিদা পূরণসহ নিজেদের আয় নিশ্চিত করতে বেশি বেশি যাত্রী বহনের জন্য বিপজ্জনক প্রতিযোগিতায় লিপ্ত হন। রাজধানী ঢাকা ছাড়াও দেশের প্রতিটি সড়ক-মহাসড়কেই নৈরাজ্যের অভিন্ন চিত্র চোখে পড়ে। রুট ও বাস মালিক কোম্পানি বিন্যাসের মাধ্যমে এই অরাজকতা থেকে রেহাই পাওয়া সম্ভব বলেও মনে করেন বিশেষজ্ঞরা।

এই বিভাগের আরও খবর
হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় বাংলাদেশের অভ্যন্তরীণ বিষয় - চীন
হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় বাংলাদেশের অভ্যন্তরীণ বিষয় - চীন
আন্দোলনে নামার হুঁশিয়ারি মোবাইল ব্যবসায়ীদের
আন্দোলনে নামার হুঁশিয়ারি মোবাইল ব্যবসায়ীদের
তত্ত্বাবধায়ক ফেরা প্রশ্নে আপিলের রায় আজ
তত্ত্বাবধায়ক ফেরা প্রশ্নে আপিলের রায় আজ
সেঞ্চুরিতে শততম টেস্ট রাঙানোর অপেক্ষা
সেঞ্চুরিতে শততম টেস্ট রাঙানোর অপেক্ষা
নারীদের পেছনে রেখে আমরা এগোতে পারব না
নারীদের পেছনে রেখে আমরা এগোতে পারব না
যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে বিরাট চুক্তি সৌদির
যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে বিরাট চুক্তি সৌদির
দিল্লিতে বৈঠক হলো দুই নিরাপত্তা উপদেষ্টার
দিল্লিতে বৈঠক হলো দুই নিরাপত্তা উপদেষ্টার
ট্রানজিশনাল পিরিয়ডে আছি আমরা
ট্রানজিশনাল পিরিয়ডে আছি আমরা
জামায়াত আমিরের সঙ্গে বৈঠক ফ্রান্স রাষ্ট্রদূতের
জামায়াত আমিরের সঙ্গে বৈঠক ফ্রান্স রাষ্ট্রদূতের
শ্বেতপত্রের ক্ষেত্রে উপদেষ্টামণ্ডলী উৎসাহিত হননি
শ্বেতপত্রের ক্ষেত্রে উপদেষ্টামণ্ডলী উৎসাহিত হননি
চ্যালেঞ্জ গণভোট আয়োজন
চ্যালেঞ্জ গণভোট আয়োজন
অবৈধ অস্ত্রের ঝনঝনানিতে রাজনীতিতে উদ্বেগ বাড়ছে
অবৈধ অস্ত্রের ঝনঝনানিতে রাজনীতিতে উদ্বেগ বাড়ছে
সর্বশেষ খবর
দেশজুড়ে তাপমাত্রা কমছে, বাড়ছে শীতের আমেজ
দেশজুড়ে তাপমাত্রা কমছে, বাড়ছে শীতের আমেজ

১ সেকেন্ড আগে | জাতীয়

পার্শ্ববর্তী দেশে বসে ফ্যাসিবাদরা দেশকে অস্থিতিশীল করার চেষ্টা চালাচ্ছে
পার্শ্ববর্তী দেশে বসে ফ্যাসিবাদরা দেশকে অস্থিতিশীল করার চেষ্টা চালাচ্ছে

৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ভাঙ্গায় সন্ত্রাসবিরোধী আইনে তিন মামলা, আসামি আ.লীগ নেতাসহ ১৪৭
ভাঙ্গায় সন্ত্রাসবিরোধী আইনে তিন মামলা, আসামি আ.লীগ নেতাসহ ১৪৭

৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বিহারে রেকর্ড গড়ে ১০ম বার মুখ্যমন্ত্রীর শপথ নীতিশ কুমারের
বিহারে রেকর্ড গড়ে ১০ম বার মুখ্যমন্ত্রীর শপথ নীতিশ কুমারের

১১ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চেক প্রজাতন্ত্রে দুটি ট্রেনের মুখোমুখি সংঘর্ষে আহত অর্ধশতাধিক
চেক প্রজাতন্ত্রে দুটি ট্রেনের মুখোমুখি সংঘর্ষে আহত অর্ধশতাধিক

১৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রূপগঞ্জে বিএনপির মতবিনিময় সভা অনুষ্ঠিত
রূপগঞ্জে বিএনপির মতবিনিময় সভা অনুষ্ঠিত

১৬ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

যাত্রাবাড়ীতে ধানের শীষের গণসংযোগ
যাত্রাবাড়ীতে ধানের শীষের গণসংযোগ

১৮ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

তিন রাজস্ব আইনের ইংরেজি সংস্করণের গেজেট প্রকাশ
তিন রাজস্ব আইনের ইংরেজি সংস্করণের গেজেট প্রকাশ

২০ মিনিট আগে | অর্থনীতি

ময়মনসিংহ মেডিকেলে ডেঙ্গুতে নারীর মৃত্যু
ময়মনসিংহ মেডিকেলে ডেঙ্গুতে নারীর মৃত্যু

২২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

অর্থ বাঁচাতে গোল না করার অনুরোধ বার্সার, হতভম্ব হয়ে যান লেভানডস্কি
অর্থ বাঁচাতে গোল না করার অনুরোধ বার্সার, হতভম্ব হয়ে যান লেভানডস্কি

২২ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

সার্টিফিকেট জটিলতায় আখাউড়া স্থলবন্দর দিয়ে মাছ রফতানি বন্ধ
সার্টিফিকেট জটিলতায় আখাউড়া স্থলবন্দর দিয়ে মাছ রফতানি বন্ধ

২৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

রুমায় পর্যটকবাহী চাঁদের গাড়ি উল্টে আহত ১১
রুমায় পর্যটকবাহী চাঁদের গাড়ি উল্টে আহত ১১

৩৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মুশফিক-লিটনের সেঞ্চুরিতে রান পাহাড়ে বাংলাদেশ
মুশফিক-লিটনের সেঞ্চুরিতে রান পাহাড়ে বাংলাদেশ

৪৩ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

রাজশাহীতে পুলিশের অভিযানে গ্রেপ্তার ১৪
রাজশাহীতে পুলিশের অভিযানে গ্রেপ্তার ১৪

৪৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় অবৈধ বালুমহালে ভ্রাম্যমাণ আদালতের অভিযানে জরিমানা
ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় অবৈধ বালুমহালে ভ্রাম্যমাণ আদালতের অভিযানে জরিমানা

৫৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

লামায় সড়ক দুর্ঘটনায় ট্রাকচালক নিহত
লামায় সড়ক দুর্ঘটনায় ট্রাকচালক নিহত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শনিবার ঢাকায় আসছেন ভুটানের প্রধানমন্ত্রী
শনিবার ঢাকায় আসছেন ভুটানের প্রধানমন্ত্রী

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

উপদেষ্টা পরিষদের বৈঠক অনুষ্ঠিত
উপদেষ্টা পরিষদের বৈঠক অনুষ্ঠিত

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দ্বিতীয় টেস্ট থেকে ছিটকে গেলেন গিল!
দ্বিতীয় টেস্ট থেকে ছিটকে গেলেন গিল!

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হাসিনা পালানোতেই তত্ত্বাবধায়ক সরকারব্যবস্থা ফিরে এলো : জয়নুল আবেদীন
হাসিনা পালানোতেই তত্ত্বাবধায়ক সরকারব্যবস্থা ফিরে এলো : জয়নুল আবেদীন

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ক্রিকেট ইতিহাসে প্রথমবার এমন রেকর্ড গড়লেন শাই হোপ
ক্রিকেট ইতিহাসে প্রথমবার এমন রেকর্ড গড়লেন শাই হোপ

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

তারেক রহমানের জন্মদিন উপলক্ষে শীতবস্ত্র বিতরণ ছাত্রদলের
তারেক রহমানের জন্মদিন উপলক্ষে শীতবস্ত্র বিতরণ ছাত্রদলের

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মোংলায় আগুনে ক্ষতিগ্রস্ত পরিবারকে তারেক রহমানের পক্ষ থেকে সহায়তা
মোংলায় আগুনে ক্ষতিগ্রস্ত পরিবারকে তারেক রহমানের পক্ষ থেকে সহায়তা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পুলিশের মনোবল ভাঙার চেষ্টা করবেন না : ডিএমপি কমিশনার
পুলিশের মনোবল ভাঙার চেষ্টা করবেন না : ডিএমপি কমিশনার

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সালমানের বাড়িতে গুলি চালানো আনমোল বিষ্ণোই গ্রেফতার
সালমানের বাড়িতে গুলি চালানো আনমোল বিষ্ণোই গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

তত্ত্বাবধায়ক সরকার বাংলাদেশের গণতন্ত্রের জন্য সহায়ক ব্যবস্থা : অ্যাটর্নি জেনারেল
তত্ত্বাবধায়ক সরকার বাংলাদেশের গণতন্ত্রের জন্য সহায়ক ব্যবস্থা : অ্যাটর্নি জেনারেল

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শুধু ঢাকা নয়, সারা দেশে ক্রিকেট ছড়িয়ে দিতে চাই : আসিফ
শুধু ঢাকা নয়, সারা দেশে ক্রিকেট ছড়িয়ে দিতে চাই : আসিফ

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গাজায় ৪০ হাজার শিশুকে টিকা দিবে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা
গাজায় ৪০ হাজার শিশুকে টিকা দিবে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

টাইপ ২ ডায়াবেটিস এক দিনে হয় না, নিঃশব্দেই বাড়ে ঝুঁকি
টাইপ ২ ডায়াবেটিস এক দিনে হয় না, নিঃশব্দেই বাড়ে ঝুঁকি

২ ঘণ্টা আগে | হেলথ কর্নার

অনূর্ধ্ব-১৯ ওয়ানডে বিশ্বকাপ, বাংলাদেশের ম্যাচ কবে কার বিপক্ষে
অনূর্ধ্ব-১৯ ওয়ানডে বিশ্বকাপ, বাংলাদেশের ম্যাচ কবে কার বিপক্ষে

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সর্বাধিক পঠিত
দেশজুড়ে মোবাইল ফোন বিক্রির সব দোকান বন্ধের ঘোষণা
দেশজুড়ে মোবাইল ফোন বিক্রির সব দোকান বন্ধের ঘোষণা

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

লাশ পোড়ানোর মামলায় ক্ষমা চেয়ে জবানবন্দি দিলেন রাজসাক্ষী আবজালুল
লাশ পোড়ানোর মামলায় ক্ষমা চেয়ে জবানবন্দি দিলেন রাজসাক্ষী আবজালুল

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নতুন বেতন কাঠামোর রূপরেখা নিয়ে সচিবদের সঙ্গে বসছে কমিশন
নতুন বেতন কাঠামোর রূপরেখা নিয়ে সচিবদের সঙ্গে বসছে কমিশন

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা পুনরুজ্জীবিত হলো সংবিধানে, কার্যকর হবে ভবিষ্যতে
তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা পুনরুজ্জীবিত হলো সংবিধানে, কার্যকর হবে ভবিষ্যতে

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতের সঙ্গে পূর্ণমাত্রায় যুদ্ধ শুরুর আশঙ্কা পাকিস্তানের প্রতিরক্ষামন্ত্রীর
ভারতের সঙ্গে পূর্ণমাত্রায় যুদ্ধ শুরুর আশঙ্কা পাকিস্তানের প্রতিরক্ষামন্ত্রীর

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কারাগারে ইসলামী ব্যাংকের সাবেক চেয়ারম্যান ওবায়েদ উল্লাহ মাসুদ
কারাগারে ইসলামী ব্যাংকের সাবেক চেয়ারম্যান ওবায়েদ উল্লাহ মাসুদ

১৯ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

তিন নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট চাকরিচ্যুত
তিন নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট চাকরিচ্যুত

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিশ্বকাপের এক গ্রুপে রাখা হলো না ভারত-পাকিস্তানকে
বিশ্বকাপের এক গ্রুপে রাখা হলো না ভারত-পাকিস্তানকে

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

টঙ্গী তা’মীরুল মিল্লাত কামিল মাদ্রাসার পাঠদান বন্ধ
টঙ্গী তা’মীরুল মিল্লাত কামিল মাদ্রাসার পাঠদান বন্ধ

১১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মুশফিক ছাড়াও শততম টেস্টে শতক হাঁকিয়েছেন যারা
মুশফিক ছাড়াও শততম টেস্টে শতক হাঁকিয়েছেন যারা

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নির্বাচনে মিজানুর রহমান আজহারীর প্রার্থী হওয়ার খবর সঠিক নয় : জামায়াত
নির্বাচনে মিজানুর রহমান আজহারীর প্রার্থী হওয়ার খবর সঠিক নয় : জামায়াত

১৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

অজিত দোভালকে বাংলাদেশে আসার আমন্ত্রণ জানালেন খলিলুর রহমান
অজিত দোভালকে বাংলাদেশে আসার আমন্ত্রণ জানালেন খলিলুর রহমান

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১৩ লাখ রোহিঙ্গার ভার আর বহন করা সম্ভব নয়: জাতিসংঘে বাংলাদেশ
১৩ লাখ রোহিঙ্গার ভার আর বহন করা সম্ভব নয়: জাতিসংঘে বাংলাদেশ

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কারচুপির অভিযোগ এনে মিস ইউনিভার্স ছাড়লেন দুই বিচারক
কারচুপির অভিযোগ এনে মিস ইউনিভার্স ছাড়লেন দুই বিচারক

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শততম টেস্টে সেঞ্চুরি থেকে ১ রান দূরে মুশফিক, বাড়ল অপেক্ষা
শততম টেস্টে সেঞ্চুরি থেকে ১ রান দূরে মুশফিক, বাড়ল অপেক্ষা

২১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ক্রিকেট ইতিহাসে প্রথমবার এমন রেকর্ড গড়লেন শাই হোপ
ক্রিকেট ইতিহাসে প্রথমবার এমন রেকর্ড গড়লেন শাই হোপ

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রোজ গার্ডেন কিনে ক্ষতি ৩৩২ কোটি, অনুসন্ধানে দুদক
রোজ গার্ডেন কিনে ক্ষতি ৩৩২ কোটি, অনুসন্ধানে দুদক

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দেশে থেকেই কার্ড দিয়ে বিদেশি রুটের বিমানের টিকিট কেনা যাবে
দেশে থেকেই কার্ড দিয়ে বিদেশি রুটের বিমানের টিকিট কেনা যাবে

১৯ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

নারীদের নিরাপত্তা ও সুরক্ষায় ৫ প্রতিশ্রুতি তারেক রহমানের
নারীদের নিরাপত্তা ও সুরক্ষায় ৫ প্রতিশ্রুতি তারেক রহমানের

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিশ্বের বৃহত্তম পারমাণবিক বিদ্যুৎকেন্দ্র ফের চালু করবে জাপান
বিশ্বের বৃহত্তম পারমাণবিক বিদ্যুৎকেন্দ্র ফের চালু করবে জাপান

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইন্দোনেশিয়ায় জেগে উঠল আগ্নেয়গিরি, সর্বোচ্চ সতর্কতা
ইন্দোনেশিয়ায় জেগে উঠল আগ্নেয়গিরি, সর্বোচ্চ সতর্কতা

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দিল্লি বিস্ফোরণে অভিযুক্তদের পরিবারের সদস্যরা কী বলছে
দিল্লি বিস্ফোরণে অভিযুক্তদের পরিবারের সদস্যরা কী বলছে

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সৌদি যুবরাজের অনুরোধ, সুদানের সংঘাত অবসান করতে চান ট্রাম্প
সৌদি যুবরাজের অনুরোধ, সুদানের সংঘাত অবসান করতে চান ট্রাম্প

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শততম টেস্টে শতক হাঁকালেন মুশফিক
শততম টেস্টে শতক হাঁকালেন মুশফিক

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা পুনর্বহালের রায় নিয়ে যা বললেন আমির খসরু
তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা পুনর্বহালের রায় নিয়ে যা বললেন আমির খসরু

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মোদির পা ছুঁয়ে প্রণাম ঐশ্বরিয়ার
মোদির পা ছুঁয়ে প্রণাম ঐশ্বরিয়ার

১৯ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

শুক্রবার মামদানির সঙ্গে বৈঠকে বসছেন ট্রাম্প
শুক্রবার মামদানির সঙ্গে বৈঠকে বসছেন ট্রাম্প

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৭ বিভাগীয় শহরে সমাবেশের ঘোষণা ৮ দলের
৭ বিভাগীয় শহরে সমাবেশের ঘোষণা ৮ দলের

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ইউক্রেনে যুদ্ধ বন্ধে নতুন পরিকল্পনা যুক্তরাষ্ট্রের
ইউক্রেনে যুদ্ধ বন্ধে নতুন পরিকল্পনা যুক্তরাষ্ট্রের

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আসছে ‘দাবাং ৪’, পরিচালনায় থাকছেন অভিনব কাশ্যপ!
আসছে ‘দাবাং ৪’, পরিচালনায় থাকছেন অভিনব কাশ্যপ!

১৮ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

প্রিন্ট সর্বাধিক
রিভিউ হচ্ছে প্রার্থী তালিকা
রিভিউ হচ্ছে প্রার্থী তালিকা

প্রথম পৃষ্ঠা

ইতালি যাওয়ার পথে গুলি করে হত্যা তিনজনকে
ইতালি যাওয়ার পথে গুলি করে হত্যা তিনজনকে

পেছনের পৃষ্ঠা

বিজনেস ভিসা ফের চালু ভারতের
বিজনেস ভিসা ফের চালু ভারতের

পেছনের পৃষ্ঠা

একটি জন্মদিন, একটি মৃত্যুদণ্ডের রায় ও আগামীর বাংলাদেশ
একটি জন্মদিন, একটি মৃত্যুদণ্ডের রায় ও আগামীর বাংলাদেশ

সম্পাদকীয়

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

যে জয় শিরোপার চেয়ে দামি
যে জয় শিরোপার চেয়ে দামি

মাঠে ময়দানে

তারেক রহমানের জন্মদিন আজ
তারেক রহমানের জন্মদিন আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপি জামায়াতের জমজমাট প্রচার
বিএনপি জামায়াতের জমজমাট প্রচার

পেছনের পৃষ্ঠা

আস্থার বাতিঘর তারেক রহমান
আস্থার বাতিঘর তারেক রহমান

সম্পাদকীয়

শান্তিপূর্ণ নির্বাচনে সহায়তা প্রয়োজন সেনাবাহিনীর
শান্তিপূর্ণ নির্বাচনে সহায়তা প্রয়োজন সেনাবাহিনীর

প্রথম পৃষ্ঠা

হারিয়ে গেছে আগারগাঁওয়ের সেই সাইকেল লেন
হারিয়ে গেছে আগারগাঁওয়ের সেই সাইকেল লেন

রকমারি নগর পরিক্রমা

শ্বেতপত্রের ক্ষেত্রে উপদেষ্টামণ্ডলী উৎসাহিত হননি
শ্বেতপত্রের ক্ষেত্রে উপদেষ্টামণ্ডলী উৎসাহিত হননি

প্রথম পৃষ্ঠা

খাদে পড়ে আছে সাকুরা পরিবহন
খাদে পড়ে আছে সাকুরা পরিবহন

পেছনের পৃষ্ঠা

রং বদলাচ্ছে স্থলপদ্ম
রং বদলাচ্ছে স্থলপদ্ম

পেছনের পৃষ্ঠা

মান ঠিক রাখতে গিয়ে কমেছে উৎপাদন
মান ঠিক রাখতে গিয়ে কমেছে উৎপাদন

পেছনের পৃষ্ঠা

ভারতের বিপক্ষে জয়ে জাতীয় দলকে প্রধান উপদেষ্টার অভিনন্দন
ভারতের বিপক্ষে জয়ে জাতীয় দলকে প্রধান উপদেষ্টার অভিনন্দন

মাঠে ময়দানে

ফ্যাসিস্টের দোসর ট্যাগের প্রবণতা বেড়েছে
ফ্যাসিস্টের দোসর ট্যাগের প্রবণতা বেড়েছে

নগর জীবন

রাজনৈতিক পরিচয়ে অপ্রতিরোধ্য চাঁদাবাজি
রাজনৈতিক পরিচয়ে অপ্রতিরোধ্য চাঁদাবাজি

প্রথম পৃষ্ঠা

যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে বিরাট চুক্তি সৌদির
যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে বিরাট চুক্তি সৌদির

প্রথম পৃষ্ঠা

নিরপেক্ষ ভোটের প্রতিশ্রুতিতে অটল
নিরপেক্ষ ভোটের প্রতিশ্রুতিতে অটল

প্রথম পৃষ্ঠা

দিল্লিতে বৈঠক হলো দুই নিরাপত্তা উপদেষ্টার
দিল্লিতে বৈঠক হলো দুই নিরাপত্তা উপদেষ্টার

প্রথম পৃষ্ঠা

আইন লঙ্ঘন করে রেলে দরপত্র
আইন লঙ্ঘন করে রেলে দরপত্র

নগর জীবন

অক্টোবরে সড়কে নিহত ৪৪১ জন
অক্টোবরে সড়কে নিহত ৪৪১ জন

পেছনের পৃষ্ঠা

গণ অভ্যুত্থানে নিহত ও আহতদের পরিবারকে চিকিৎসা দেবে আমরা বিএনপি পরিবার
গণ অভ্যুত্থানে নিহত ও আহতদের পরিবারকে চিকিৎসা দেবে আমরা বিএনপি পরিবার

নগর জীবন

আতঙ্কের নাম বাস
আতঙ্কের নাম বাস

রকমারি নগর পরিক্রমা

পরোপকারী মুন্না এখন জীবনমৃত্যুর সন্ধিক্ষণে
পরোপকারী মুন্না এখন জীবনমৃত্যুর সন্ধিক্ষণে

পেছনের পৃষ্ঠা

জামায়াত আমিরের সঙ্গে বৈঠক ফ্রান্স রাষ্ট্রদূতের
জামায়াত আমিরের সঙ্গে বৈঠক ফ্রান্স রাষ্ট্রদূতের

প্রথম পৃষ্ঠা

রোজ গার্ডেন কেনায় ৩৩২ কোটি টাকা ক্ষতি
রোজ গার্ডেন কেনায় ৩৩২ কোটি টাকা ক্ষতি

পেছনের পৃষ্ঠা

আসামিকে পুলিশের কাছ থেকে ছিনিয়ে নিয়ে পিটিয়ে হত্যা
আসামিকে পুলিশের কাছ থেকে ছিনিয়ে নিয়ে পিটিয়ে হত্যা

পেছনের পৃষ্ঠা

রাজসাক্ষীর রোমহর্ষক জবানবন্দি
রাজসাক্ষীর রোমহর্ষক জবানবন্দি

পেছনের পৃষ্ঠা