শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শুক্রবার, ১০ আগস্ট, ২০১৮

নৈরাজ্যের যত কারণ

সাঈদুর রহমান রিমন
প্রিন্ট ভার্সন
নৈরাজ্যের যত কারণ

যানবাহন চালকরা কোনো নিয়ম-কানুন মানেন না, লেন মেনে গাড়ি চালান না। ব্যস্ততম মহাসড়কেও রিকশা-ঠেলা থেকে শুরু করে দ্রুত গতির আন্তজেলা কোচ পর্যন্ত মিশ্র গতির গাড়ি একই লেনে চলাচল করে। অল্প গতির গাড়ির পেছনেই ঘণ্টার পর ঘণ্টা আটকে থাকে দ্রুত গতির গাড়ি। পদে পদে চলে ট্রাফিক আইন অমান্যের প্রতিযোগিতা। আইন ভঙ্গকারীর বিরুদ্ধে মোটরযান আইনের যথাযথ ধারায় ব্যবস্থা না নেওয়া, মাসোয়ারা পদ্ধতিতে ‘চলাচল অযোগ্য’ হাজার হাজার গাড়িকে অবাধে চলাচলের সুযোগ করে দেওয়া, চালকদের কাঁধে প্রতিদিনের যাবতীয় খরচ চাপানো, মালিকের চাহিদা পূরণসহ নিজের বেতন-ভাতা জোটানোর টেনশন চাপানো থেকেই ‘সড়ক নৈরাজ্য’ সৃষ্টি হচ্ছে বলে অভিযোগ উঠেছে। এসব কারণেই চালকদের মধ্যে বেপরোয়া মনোভাব গড়ে ওঠে, এর জের হিসেবেই নানা অরাজকতার সূত্রপাত। পরিবহন শ্রমিক, চালক, মালিক ও নগর পরিবহন বিশেষজ্ঞদের অভিন্ন অভিমত থেকেই এ তথ্য বেরিয়ে এসেছে।

দেশের সড়ক-মহাসড়কে নির্বিঘ্নে যান চলাচলের জায়গা না রেখেই একাংশ দখল করে গড়ে তোলা হয়েছে হোটেল-রেস্তোরাঁ, পেট্রল পাম্প, সিএনজি পাম্প, অনুমোদিত-অননুমোদিত পুলিশ চেকপোস্ট, ক্যাম্প, পরিবহন কাউন্টার, বিভিন্ন সংগঠন, সমিতি, ক্লাব-ঘর। রাস্তার ওপর অবৈধ টার্মিনাল ও স্ট্যান্ড গড়ে তোলা, যত্রতত্র বাস-ট্রাক থামিয়ে রাখা, রাস্তাজুড়ে জবরদখলসহ হাটবাজার বসানো, নসিমন, করিমনসহ অনিয়ন্ত্রিত যানবাহনের বেপরোয়া চলাচল মিলিয়ে সৃষ্ট নৈরাজ্যে আটকে থাকে সড়ক-মহাসড়কগুলো। এসব অরাজকতা আর যানজট নিয়ন্ত্রণের জন্য নিয়োজিত ট্রাফিক পুলিশ সদস্যরা অবৈধ ভটভটি, লেগুনা, মালবাহী ট্রাক ও ফিটনেসবিহীন বাস-মিনিবাস থামিয়ে চাঁদাবাজিতেই বেশি ব্যস্ত থাকে। চাঁদাবাজির জের ধরেই জটলা বাধে। রাজধানীর উত্তর প্রবেশমুখে আবদুল্লাহপুর, গাজীপুর চৌরাস্তা, টঙ্গী, ভুলতা চৌরাস্তার মতো দেশের ব্যস্ত মহাসড়কগুলোর ৩০০ পয়েন্টে ভয়াবহ যানজটসহ নানা অরাজকতার ধকল পোহাতে হয়। সেসব পয়েন্ট এলাকায় এলোপাতাড়ি পার্কিং, সড়কের ওপর অবৈধ টার্মিনাল গড়ে তোলা, ফুটপাথ-রাস্তায় হাটবাজার বসানো, অবৈধ অযান্ত্রিক যানবাহনের ভিড়-ভাড়াক্কাসহ শতেক জঞ্জালে ঠাসা রয়েছে। এসব টার্মিনাল-বাজারের জটলা পেরোতেই বাসচালকরা সীমাহীন ভোগান্তি পোহান।

মহাসড়কের নানা জঞ্জাল : সড়ক পরিবহন খাতের সংশ্লিষ্টদের বিবেচনায়, দেশের আন্তজেলা মহাসড়ক, আঞ্চলিক সড়ক ও জেলা কানেকটিং রোডগুলোয় ভয়াবহ যানজটের প্রধান কারণগুলো হলো- রাস্তার ধারণক্ষমতার তুলনায় যানবাহন বেড়ে যাওয়ার পাশাপাশি রাস্তার ওপর যানবাহন বিকল হওয়া, দুর্ঘটনাকবলিত গাড়ি ও ধ্বংসাবশেষ দ্রুত সরিয়ে নেওয়ার ব্যবস্থা না করা, লেন পদ্ধতি মেনে না চলা, মহাসড়কের ওপর অবৈধ হাটবাজার বসানো, চালকদের এলোপাতাড়ি চালনা, যত্রযত্র গাড়ি থামানো, ভাঙাচোরা রাস্তায় বিপজ্জনক খানাখন্দ ইত্যাদি। অনুসন্ধানে নানা জঞ্জাল-অরাজকতার নেপথ্যে ১০টি কারণ পাওয়া গেছে। এগুলোর মধ্যে আছে হাইওয়ে ট্রাফিক সিস্টেমের অব্যবস্থাপনা, ট্রাফিক আইন না মানা, ট্রাফিক পুলিশের চাঁদাবাজি, কর্তব্যে অবহেলা, প্যাট্রল টহল পর্যাপ্ত না থাকা, মুনাফা লাভের আশায় পুরনো লক্কড়ঝক্কড় গাড়ি নামানো, দূরপাল্লার সড়কে সিটি সার্ভিসে যাত্রী পরিবহন, সড়কের বেহাল অবস্থা, রাস্তা দখল করে মার্কেট নির্মাণ, যানজট নিয়ন্ত্রণে পুলিশ ছাড়া অন্যান্য আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সহযোগিতা না থাকার কারণেই যানজটের সূত্রপাত ঘটে। তবে রাস্তাঘাটের সমস্যার জন্য যানজট হচ্ছে না বলে দাবি করেছেন সড়ক পরিবহন ও সেতুমন্ত্রী ওবায়দুল কাদের। যানজটের কারণ হিসেবে তিনি রাস্তায় হাটবাজার, মহাসড়কে ‘আনফিট’ গাড়ি বিকল হয়ে যাওয়াকে দায়ী করেন। তবে পরিবহন সেক্টরের বিশেষজ্ঞরা মনে করেন, সড়ক-মহাসড়কে অরাজকতা সৃষ্টির মূলে রয়েছে লাইসেন্সবিহীন চালক ও আনাড়ি হেলপার।

বন্ধ হয় না নসিমন-করিমন-ভটভটি : সড়ক-মহাসড়ক থেকে নসিমন, করিমন, আলমসাধু, ভটভটি মার্কা অনিয়ন্ত্রিত যানবাহন চলাচল বন্ধ হচ্ছে না, থামছে না সড়ক দুর্ঘটনা। শ্যালো ইঞ্জিনচালিত অবৈধ রিকশা, নসিমন, করিমন, ভটভটি স্থানীয় কারিগরদের হাতুড়ি-বাঁটালে তৈরি ত্রুটিযুক্ত যানবাহন দেশের বিভিন্ন জাতীয় ও আঞ্চলিক মহাসড়ক, পৌরসভা, সিটি করপোরেশন এলাকায় অবাধে চলাচল করছে। এসব যানবাহনের কোনো লাইসেন্স নেই, রুট পারমিট বা বৈধ কোনো কাগজপত্র নেই। ইঞ্জিন বা ব্যাটারিচালিত যানবাহনে গতি নিয়ন্ত্রণেরও কোনো ব্যবস্থা নেই। গত এক বছরেই অটোরিকশা, ইজিবাইক, লেগুনা নসিমন, টেম্পু, ভটভটি, আলমসাধু ও মহেন্দ্রসহ অবৈধ যানবাহনের কারণে চার শতাধিক দুর্ঘটনা ঘটেছে। এসব ঘটনায় প্রায় ৬০০ জন নিহত এবং সহস্রাধিক লোক আহত হয়েছেন।

আছে সড়ক নৈরাজ্যের সহজ সমাধান : বাংলাদেশ প্রকৌশল বিশ্ববিদ্যালয়ের অ্যাকসিডেন্ট রিসার্চ ইনস্টিটিউটের পরিচালক ড. মোহাম্মদ মিজানুর রহমান বিবিসি বাংলাকে দেওয়া এক সাক্ষাৎকারে বলেছেন, বাসগুলোর মধ্যে প্রতিযোগিতা এবং চালকের বেপরোয়া মনোভাবের কারণে ঢাকা শহরে অধিকাংশ সড়ক দুর্ঘটনা ঘটছে। চালকদের এ বেপরোয়া মনোভাবের জন্য অনেকাংশে মালিকরাই দায়ী। কারণ মালিকরা প্রতিদিন বাসটি চুক্তিতে চালকদের হাতে ছেড়ে দেন। ফলে চালকদের মাথায় সব সময় চুক্তির বাইরে আরও বেশি টাকা আয় করার চিন্তা থাকে। তিনি বলেন, চালকদের বেপরোয়া মনোভাব দূর না করা পর্যন্ত অন্য কোনো পদক্ষেপই সড়কে শৃঙ্খলা ফিরে আসার সম্ভাবনা খুব একটা নেই।

ড. রহমান বলেন, সড়ক নেটওয়ার্ক ভালো না থাকায় ট্রাফিক সিগন্যালও কার্যকর হয় না। পৃথিবীর অনেক দেশেই একই রাস্তায় বিভিন্ন আকারের যানবাহন চলে না। কিন্তু ঢাকায় লেন মেনে গাড়ি চালানো সম্ভব হয় না। পরিবহন ব্যবস্থাকে শৃঙ্খলার মধ্যে আনতে চাইলে কিছু নির্দিষ্ট পদক্ষেপ নিতে হবে বলে মনে করেন অধ্যাপক রহমান। তিনি জানান, ঢাকার মতো ছোট একটি শহরে ২৭৯টি বাস রুট থাকা মোটেও প্রয়োজন নেই। বাস চলাচলের জন্য পুরো শহরকে চার থেকে পাঁচটি রুটে ভাগ করে প্রতিটি রুটের জন্য একটি করে বাস কোম্পানি গঠন করা যেতে পারে। এর আওতায় চালকদের জন্য মাসিক নির্দিষ্ট আয়ের ব্যবস্থা নিশ্চিত করা হলেই আর তাদের মধ্যে বেপরোয়া ভাব আসবে না। তখন সড়কের শৃঙ্খলা সম্ভব হবে। এদিকে নগর পরিবহন বিশেষজ্ঞরা জানান, ঢাকার মতোই জনসংখ্যা ঘনত্বের মুম্বাই শহরে মাত্র ৩৬০০ বাস প্রতিদিন ৪৮ লাখ যাত্রী পরিবহন করে। অথচ ঢাকায় ছয় হাজার বাস প্রতিদিন পরিবহন করছে মাত্র ৩০ লাখ যাত্রী। এক্ষেত্রে গাড়ির চালকরা মালিকের চাহিদা পূরণসহ নিজেদের আয় নিশ্চিত করতে বেশি বেশি যাত্রী বহনের জন্য বিপজ্জনক প্রতিযোগিতায় লিপ্ত হন। রাজধানী ঢাকা ছাড়াও দেশের প্রতিটি সড়ক-মহাসড়কেই নৈরাজ্যের অভিন্ন চিত্র চোখে পড়ে। রুট ও বাস মালিক কোম্পানি বিন্যাসের মাধ্যমে এই অরাজকতা থেকে রেহাই পাওয়া সম্ভব বলেও মনে করেন বিশেষজ্ঞরা।

এই বিভাগের আরও খবর
সংসদ ও গণভোট এক দিনে, ইসিকে চিঠি মন্ত্রিপরিষদ বিভাগের
সংসদ ও গণভোট এক দিনে, ইসিকে চিঠি মন্ত্রিপরিষদ বিভাগের
চট্টগ্রাম বন্দর অবরোধের ডাক দুই সংগঠনের
চট্টগ্রাম বন্দর অবরোধের ডাক দুই সংগঠনের
জেরার মুখে সেই রাঘববোয়ালরা
জেরার মুখে সেই রাঘববোয়ালরা
নিহতদের পরিবারে মাতম থামছেই না
নিহতদের পরিবারে মাতম থামছেই না
আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীতে
আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীতে
৪ উইকেটের অপেক্ষা
৪ উইকেটের অপেক্ষা
চ্যালেঞ্জ যতই হোক দুই ভোট এক দিনে
চ্যালেঞ্জ যতই হোক দুই ভোট এক দিনে
নির্বাচনের জেনোসাইড হওয়ার আশঙ্কা
নির্বাচনের জেনোসাইড হওয়ার আশঙ্কা
ফ্যাসিবাদবিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত
ফ্যাসিবাদবিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত
বিচার বিভাগ ব্যর্থ হলে রাষ্ট্র ও গণতন্ত্র ব্যর্থ হয়
বিচার বিভাগ ব্যর্থ হলে রাষ্ট্র ও গণতন্ত্র ব্যর্থ হয়
নির্বাচনে রাজনৈতিক ভূমিকম্পের শঙ্কা
নির্বাচনে রাজনৈতিক ভূমিকম্পের শঙ্কা
দুই সমঝোতা স্মারক সই
দুই সমঝোতা স্মারক সই
সর্বশেষ খবর
ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল এলাকার মাটিতে ফাটল থেকে নমুনা সংগ্রহ
ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল এলাকার মাটিতে ফাটল থেকে নমুনা সংগ্রহ

১ সেকেন্ড আগে | জাতীয়

এবার ঘরের মাঠে নটিংহ্যামের কাছে বিধ্বস্ত লিভারপুল
এবার ঘরের মাঠে নটিংহ্যামের কাছে বিধ্বস্ত লিভারপুল

৮ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

২৩ নভেম্বর : আজকের নামাজের সময়সূচি
২৩ নভেম্বর : আজকের নামাজের সময়সূচি

৮ মিনিট আগে | ইসলামী জীবন

যুদ্ধবিরতি লঙ্ঘন করে গাজায় আবারও ইসরায়েলি হামলা, নিহত অন্তত ২৪
যুদ্ধবিরতি লঙ্ঘন করে গাজায় আবারও ইসরায়েলি হামলা, নিহত অন্তত ২৪

১৭ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শান্তি ফেরাতে নির্বাচনই সমাধান
শান্তি ফেরাতে নির্বাচনই সমাধান

১৯ মিনিট আগে | মুক্তমঞ্চ

এই সময়ে গ্যাস কূপে ড্রিলিং কাজ বন্ধ রাখা শ্রেয়, ফেসবুকে আবহাওয়াবিদ পলাশ
এই সময়ে গ্যাস কূপে ড্রিলিং কাজ বন্ধ রাখা শ্রেয়, ফেসবুকে আবহাওয়াবিদ পলাশ

২৪ মিনিট আগে | জাতীয়

ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে জামাতে নফল নামাজের আয়োজন
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে জামাতে নফল নামাজের আয়োজন

২৯ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

রাজধানী ঢাকায় আজ কোথায় কোন কর্মসূচি
রাজধানী ঢাকায় আজ কোথায় কোন কর্মসূচি

৩০ মিনিট আগে | নগর জীবন

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২৩ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২৩ নভেম্বর)

৩৭ মিনিট আগে | জাতীয়

ক্ষতিগ্রস্ত ভবনগুলোর নিরাপত্তাঝুঁকি খতিয়ে দেখতে তদন্ত কমিটি
ক্ষতিগ্রস্ত ভবনগুলোর নিরাপত্তাঝুঁকি খতিয়ে দেখতে তদন্ত কমিটি

৫২ মিনিট আগে | জাতীয়

বাংলাদেশ ও ভূমিকম্প ঝুঁকি, আর্থিক প্রভাব ও করণীয়
বাংলাদেশ ও ভূমিকম্প ঝুঁকি, আর্থিক প্রভাব ও করণীয়

৫৮ মিনিট আগে | মুক্তমঞ্চ

সর্বদা পরকালের জন্য প্রস্তুত থাকার গুরুত্ব
সর্বদা পরকালের জন্য প্রস্তুত থাকার গুরুত্ব

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

ফিলিস্তিনে ইসহাক (আ.)-এর স্মৃতি ও সমাধি
ফিলিস্তিনে ইসহাক (আ.)-এর স্মৃতি ও সমাধি

২ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

রবিআহ ইবনে হারিছ (রা.) যেভাবে ইসলাম গ্রহণ করেন
রবিআহ ইবনে হারিছ (রা.) যেভাবে ইসলাম গ্রহণ করেন

২ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

ঘরের মাঠে ম্যানসিটিকে হারাল নিউক্যাসল
ঘরের মাঠে ম্যানসিটিকে হারাল নিউক্যাসল

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

দুই গোলে পিছিয়ে থেকেও বায়ার্নের গোলবন্যা
দুই গোলে পিছিয়ে থেকেও বায়ার্নের গোলবন্যা

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ফারহানের ঝড়ো ইনিংসে উড়ে গেল শ্রীলঙ্কা
ফারহানের ঝড়ো ইনিংসে উড়ে গেল শ্রীলঙ্কা

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ব্রাজিলের সাবেক প্রেসিডেন্ট আটক
ব্রাজিলের সাবেক প্রেসিডেন্ট আটক

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কাম্প ন্যুয়ে ফেরার ম্যাচে বার্সেলোনার দাপুটে জয়
কাম্প ন্যুয়ে ফেরার ম্যাচে বার্সেলোনার দাপুটে জয়

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শেখ হাসিনাকে বাংলাদেশে ফেরত পাঠাতে বাধ্য ভারত : মুনিরুজ্জামান
শেখ হাসিনাকে বাংলাদেশে ফেরত পাঠাতে বাধ্য ভারত : মুনিরুজ্জামান

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে হতাহত পরিবারকে আর্থিক সহায়তার ঘোষণা
ভূমিকম্পে হতাহত পরিবারকে আর্থিক সহায়তার ঘোষণা

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

উচ্চ শিক্ষার বিস্তারে স্টামফোর্ড ইউনিভার্সিটির ভূমিকা প্রশংসনীয়: ড. সালেহউদ্দিন আহমেদ
উচ্চ শিক্ষার বিস্তারে স্টামফোর্ড ইউনিভার্সিটির ভূমিকা প্রশংসনীয়: ড. সালেহউদ্দিন আহমেদ

৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বিএনপি যখন ক্ষমতায় থাকে, নারীরা তখন ভালো থাকে: শামা ওবায়েদ
বিএনপি যখন ক্ষমতায় থাকে, নারীরা তখন ভালো থাকে: শামা ওবায়েদ

৭ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা
রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা

৭ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

ভুটানের প্রধানমন্ত্রীর সম্মানে প্রধান উপদেষ্টার নৈশভোজের আয়োজন
ভুটানের প্রধানমন্ত্রীর সম্মানে প্রধান উপদেষ্টার নৈশভোজের আয়োজন

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পের পর এবার এলো ‘ঘূর্ণিঝড়’ সতর্কতা
ভূমিকম্পের পর এবার এলো ‘ঘূর্ণিঝড়’ সতর্কতা

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি
শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি

৭ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

মিয়ানমারে মৃদু ভূমিকম্প অনুভূত
মিয়ানমারে মৃদু ভূমিকম্প অনুভূত

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আশা প্রায় ছেড়েই দিয়েছিলাম, কিন্তু আমি ভুল ছিলাম: সামান্থা
আশা প্রায় ছেড়েই দিয়েছিলাম, কিন্তু আমি ভুল ছিলাম: সামান্থা

৮ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

টানা দুই ম্যাচে ৩ গোল হজম লিভারপুলের
টানা দুই ম্যাচে ৩ গোল হজম লিভারপুলের

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সর্বাধিক পঠিত
রাজধানীতে আবারও ভূকম্পন অনুভূত
রাজধানীতে আবারও ভূকম্পন অনুভূত

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল : ভূমিকম্পের আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীবাসীর
লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল : ভূমিকম্পের আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীবাসীর

১৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মুস্তাফিজকে আবারও দলে নিলো ক্যাপিটালস
মুস্তাফিজকে আবারও দলে নিলো ক্যাপিটালস

১৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ফের নরসিংদীতে ভূকম্পন অনুভূত
ফের নরসিংদীতে ভূকম্পন অনুভূত

২০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

নরসিংদীর মাধবদী কীভাবে শক্তিশালী ভূমিকম্পের কেন্দ্রে পরিণত হলো?
নরসিংদীর মাধবদী কীভাবে শক্তিশালী ভূমিকম্পের কেন্দ্রে পরিণত হলো?

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কী কী পাচ্ছেন মিস ইউনিভার্স ফাতিমা বশ
কী কী পাচ্ছেন মিস ইউনিভার্স ফাতিমা বশ

২১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে কঠিন গ্রুপে বাংলাদেশ
টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে কঠিন গ্রুপে বাংলাদেশ

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শেখ হাসিনাকে বাংলাদেশে ফেরত পাঠাতে বাধ্য ভারত : মুনিরুজ্জামান
শেখ হাসিনাকে বাংলাদেশে ফেরত পাঠাতে বাধ্য ভারত : মুনিরুজ্জামান

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পের পর এবার এলো ‘ঘূর্ণিঝড়’ সতর্কতা
ভূমিকম্পের পর এবার এলো ‘ঘূর্ণিঝড়’ সতর্কতা

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেষ মুহূর্তের গোলে মরক্কোকে হারিয়ে সেমিফাইনালে ব্রাজিল
শেষ মুহূর্তের গোলে মরক্কোকে হারিয়ে সেমিফাইনালে ব্রাজিল

২২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বাইপাইল নয়, আজকের ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থলও নরসিংদীতে: আবহাওয়া অফিস
বাইপাইল নয়, আজকের ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থলও নরসিংদীতে: আবহাওয়া অফিস

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শততম টেস্টে মুশফিকের বিরল রেকর্ড
শততম টেস্টে মুশফিকের বিরল রেকর্ড

১৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভারতের ‘চিকেন নেকে’ সর্বোচ্চ সতর্কতা: শিলিগুড়িতে উচ্চপর্যায়ের গোয়েন্দা বৈঠক
ভারতের ‘চিকেন নেকে’ সর্বোচ্চ সতর্কতা: শিলিগুড়িতে উচ্চপর্যায়ের গোয়েন্দা বৈঠক

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আইন হয়ে গেলে গণভোটের প্রস্তুতি শুরু করবে কমিশন: সিইসি
আইন হয়ে গেলে গণভোটের প্রস্তুতি শুরু করবে কমিশন: সিইসি

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজায় সাত কিলোমিটার লম্বা টানেলে ৮০টি কক্ষের সন্ধান
গাজায় সাত কিলোমিটার লম্বা টানেলে ৮০টি কক্ষের সন্ধান

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চাপের মুখে রাশিয়ার তেল আমদানি বন্ধ করল ভারতের বৃহত্তম শিল্পগোষ্ঠী রিলায়েন্স
চাপের মুখে রাশিয়ার তেল আমদানি বন্ধ করল ভারতের বৃহত্তম শিল্পগোষ্ঠী রিলায়েন্স

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় বাস্তবায়ন হবে ইনশাআল্লাহ : সালাউদ্দিন
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় বাস্তবায়ন হবে ইনশাআল্লাহ : সালাউদ্দিন

১৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভূমিকম্পে মেট্রোরেল স্থাপনার কোনো ক্ষতি হয়নি: ডিএমটিসিএল এমডি
ভূমিকম্পে মেট্রোরেল স্থাপনার কোনো ক্ষতি হয়নি: ডিএমটিসিএল এমডি

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১৫ দিনের জন্য ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় বন্ধ ঘোষণা, হল ছাড়ার নির্দেশ
১৫ দিনের জন্য ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় বন্ধ ঘোষণা, হল ছাড়ার নির্দেশ

৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

গত ১০ বছর ফ্যাসিবাদ বিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত : মির্জা ফখরুল
গত ১০ বছর ফ্যাসিবাদ বিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত : মির্জা ফখরুল

১৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভূমিকম্পে হতাহতদের আর্থিক সহায়তা দেবে ঢাকা জেলা প্রশাসন
ভূমিকম্পে হতাহতদের আর্থিক সহায়তা দেবে ঢাকা জেলা প্রশাসন

২৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন হতে হবে: জামায়াত আমির
ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন হতে হবে: জামায়াত আমির

১৫ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

সাকিবকে টপকে দেশের সর্বোচ্চ উইকেট শিকারি তাইজুল
সাকিবকে টপকে দেশের সর্বোচ্চ উইকেট শিকারি তাইজুল

১৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

‘আমার বিজয় এমনভাবে হবে, ধারে কাছেও কেউ আসতে পারবে না’
‘আমার বিজয় এমনভাবে হবে, ধারে কাছেও কেউ আসতে পারবে না’

১৬ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

নির্বাচন হবে কি না, জনমনে প্রশ্ন আছে: রুমিন ফারহানা
নির্বাচন হবে কি না, জনমনে প্রশ্ন আছে: রুমিন ফারহানা

১২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আয়ারল্যান্ডকে হোয়াইটওয়াশ করার দ্বারপ্রান্তে বাংলাদেশ
আয়ারল্যান্ডকে হোয়াইটওয়াশ করার দ্বারপ্রান্তে বাংলাদেশ

১৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভূমিকম্পে নিহত শিশুর শেষ বিদায়ে পাশে থাকতে পারেননি বাবা-মা
ভূমিকম্পে নিহত শিশুর শেষ বিদায়ে পাশে থাকতে পারেননি বাবা-মা

১৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ট্রাম্পের সঙ্গে বিবাদ, কংগ্রেস ছাড়ছেন রিপাবলিকান টেলর গ্রিন
ট্রাম্পের সঙ্গে বিবাদ, কংগ্রেস ছাড়ছেন রিপাবলিকান টেলর গ্রিন

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঝিনাইদহে বিয়েতে দাওয়াত না দেওয়ায় দু’গ্রুপের সংঘর্ষ, আহত ১০
ঝিনাইদহে বিয়েতে দাওয়াত না দেওয়ায় দু’গ্রুপের সংঘর্ষ, আহত ১০

২১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রেকর্ড গড়ার সুযোগ পেলেন না মুশফিক, যা বললেন আশরাফুল
রেকর্ড গড়ার সুযোগ পেলেন না মুশফিক, যা বললেন আশরাফুল

১০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

প্রিন্ট সর্বাধিক
ভূমিকম্পের উৎপত্তি এবার ঢাকায়
ভূমিকম্পের উৎপত্তি এবার ঢাকায়

প্রথম পৃষ্ঠা

বগুড়ায় ধানের শীষেরই দাপট
বগুড়ায় ধানের শীষেরই দাপট

পেছনের পৃষ্ঠা

শতকোটি টাকার গাড়ি এখন ভাঙারির স্তূপ
শতকোটি টাকার গাড়ি এখন ভাঙারির স্তূপ

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

সারা দেশে নির্বাচনি শোডাউন
সারা দেশে নির্বাচনি শোডাউন

পেছনের পৃষ্ঠা

নির্বাচনে রাজনৈতিক ভূমিকম্পের শঙ্কা
নির্বাচনে রাজনৈতিক ভূমিকম্পের শঙ্কা

প্রথম পৃষ্ঠা

রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা
রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা

সম্পাদকীয়

সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই
সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই

সম্পাদকীয়

রংপুরে ধানের দাম নিয়ে চিন্তিত কৃষক
রংপুরে ধানের দাম নিয়ে চিন্তিত কৃষক

পেছনের পৃষ্ঠা

নির্বাচনের জেনোসাইড হওয়ার আশঙ্কা
নির্বাচনের জেনোসাইড হওয়ার আশঙ্কা

প্রথম পৃষ্ঠা

একই অঙ্গে এত রূপ
একই অঙ্গে এত রূপ

শোবিজ

নিরাপত্তাহীনতায় পপি
নিরাপত্তাহীনতায় পপি

শোবিজ

জেরার মুখে সেই রাঘববোয়ালরা
জেরার মুখে সেই রাঘববোয়ালরা

প্রথম পৃষ্ঠা

অপ্রতিরোধ্য সন্ত্রাসীদের চাঁদাবাজি
অপ্রতিরোধ্য সন্ত্রাসীদের চাঁদাবাজি

পেছনের পৃষ্ঠা

বাংলাদেশ-নেপাল রাগবি সিরিজ
বাংলাদেশ-নেপাল রাগবি সিরিজ

মাঠে ময়দানে

সৌদি প্রো লিগ
সৌদি প্রো লিগ

মাঠে ময়দানে

চ্যালেঞ্জ যতই হোক দুই ভোট এক দিনে
চ্যালেঞ্জ যতই হোক দুই ভোট এক দিনে

প্রথম পৃষ্ঠা

শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি
শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি

সম্পাদকীয়

বাজি ধরে বার্গার গিলতে গিয়ে যুবকের মৃত্যু
বাজি ধরে বার্গার গিলতে গিয়ে যুবকের মৃত্যু

পেছনের পৃষ্ঠা

ব্যান্ড সংগীতে ভাঙাগড়ার খেলা
ব্যান্ড সংগীতে ভাঙাগড়ার খেলা

শোবিজ

বাবরি মসজিদ ইস্যু ঘিরে পশ্চিমবঙ্গে নতুন বিতর্ক
বাবরি মসজিদ ইস্যু ঘিরে পশ্চিমবঙ্গে নতুন বিতর্ক

পেছনের পৃষ্ঠা

চট্টগ্রাম বন্দর অবরোধের ডাক দুই সংগঠনের
চট্টগ্রাম বন্দর অবরোধের ডাক দুই সংগঠনের

প্রথম পৃষ্ঠা

আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীতে
আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীতে

প্রথম পৃষ্ঠা

বিমানবাহিনীর কর্মকর্তার বাড়িতে ডাকাতি
বিমানবাহিনীর কর্মকর্তার বাড়িতে ডাকাতি

পেছনের পৃষ্ঠা

ফ্যাসিবাদবিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত
ফ্যাসিবাদবিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত

প্রথম পৃষ্ঠা

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় বাস্তবায়ন হবে
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় বাস্তবায়ন হবে

পেছনের পৃষ্ঠা

পুলিশের দাবি শ্বাসকষ্ট ভাই বললেন হত্যা
পুলিশের দাবি শ্বাসকষ্ট ভাই বললেন হত্যা

পেছনের পৃষ্ঠা

হাসিনা ও পরিবারের সদস্যদের বিরুদ্ধে রায় এ মাসেই
হাসিনা ও পরিবারের সদস্যদের বিরুদ্ধে রায় এ মাসেই

পেছনের পৃষ্ঠা

হাতিয়ায় বিএনপির দুই গ্রুপে সংঘর্ষ আহত ২২
হাতিয়ায় বিএনপির দুই গ্রুপে সংঘর্ষ আহত ২২

পেছনের পৃষ্ঠা

হাসিনার মৃত্যুদণ্ডাদেশ বাংলাদেশের অভ্যন্তরীণ বিষয় : পাকিস্তান
হাসিনার মৃত্যুদণ্ডাদেশ বাংলাদেশের অভ্যন্তরীণ বিষয় : পাকিস্তান

পেছনের পৃষ্ঠা