শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শুক্রবার, ৩১ আগস্ট, ২০১৮

একান্ত সাক্ষাৎকারে আনোয়ার হোসেন মঞ্জু

অপচয় বন্ধে বাজেট ফিরিয়ে দিয়েছি

নিজামুল হক বিপুল
প্রিন্ট ভার্সন
অপচয় বন্ধে বাজেট ফিরিয়ে দিয়েছি

ষাটের দশকে ছাত্রলীগের অন্যতম নেতা, এক সময়ের প্রভাবশালী দৈনিক ইত্তেফাকের সম্পাদক, জাতীয় প্রেস ক্লাবের সাবেক সভাপতি আনোয়ার হোসেন মঞ্জু। ১৯৮৬ সালে এরশাদ সরকারের মন্ত্রী হন। সেই থেকে এখন পর্যন্ত সংসদ সদস্য। কোনো নির্বাচনে পরাজিত হননি। এরশাদের গুড মিনিস্টার মঞ্জু। শেখ হাসিনার ১৯৯৬ এর শাসনামলে ছিলেন সফল যোগাযোগ মন্ত্রী। বর্তমান সরকারের আমলে প্রথমে ছিলেন পরিবেশ ও বন মন্ত্রণালয়ের মন্ত্রী। এখন পানিসম্পদ মন্ত্রী। এ মন্ত্রণালয়ে যোগ দিয়ে তিনি বেশ কিছু পরিবর্তন এনেছেন। বিশেষ করে সরকারি অর্থের অপচয় রোধে পদক্ষেপ নিয়েছেন। ফিরিয়ে দিয়েছেন রিভাইজড বাজেটের টাকা। তার এই স্বল্প সময়ে নতুন কোনো প্রকল্প না নিলেও তিনি আগের গৃহীত প্রকল্প যথাযথ বাস্তবায়নে সর্বোচ্চ গুরুত্ব দিয়েছেন। বাংলাদেশ প্রতিদিনকে দেওয়া একান্ত সাক্ষাৎকারে এসব বিষয় নিয়ে কথা বলেছেন আনোয়ার হোসেন মঞ্জু। আগামী নির্বাচন এবং ড. কামাল-বি. চৌধুরীর জোট নিয়েও কথা বলেন তিনি।   

প্রশ্ন : আপনার মন্ত্রণালয় তো ডেভেলপমেন্ট প্রোটেকশন দিয়ে থাকে। আপনি তো এই মন্ত্রণালয়ের দায়িত্ব নিয়েছেন মাসকয়েক হলো। দায়িত্ব নেওয়ার পর এই সময়ের মধ্যে কী ধরনের পরিবর্তন আনতে পেরেছেন বা এনেছেন।

আনোয়ার হোসেন মঞ্জু : যখন পরিবেশ ও বন মন্ত্রণালয়ে ছিলাম তখন কাজ ছিল পরিবেশ নিয়ে। তখন আমাদের দেখলেই বলত ‘এই গাছ চোর।’ এখান থেকে আমাদের বের হয়ে আসতে হবে। ‘ইমেজ অব দি মিনিস্ট্রি শুড বি আপডেট।’ 

এখানে যখন আমি এলাম তখন নতুন করে এখানে কোনো প্রজেক্ট নেওয়ার সুযোগ ছিল না। প্রজেক্ট ডেইলি নেওয়া যায়। কিন্তু সাধারণত যে প্রজেক্টগুলো অলরেডি নেওয়া হয়েছে সেগুলোর বাস্তবায়নটা দেখা। আমি দেখলাম এখানে মেইটেন্যান্সের ব্যাপারে সবাই ইন্টারেস্টেড। রাজনীতিক বলেন, সুশীল সমাজ বলেন...। কোথায় খাল ভেঙে পড়ছে, বিল ভেঙে পড়ছে, কোথায় নদীর তীর ভেঙে পড়ছে... আমি বললাম, ভাই এগুলো আমার কাজ না। আমার কয়টা প্রজেক্ট আছে সেগুলো প্রোটেক্ট করা, আমার কতগুলো বেড়িবাঁধ আছে সেগুলো আমি রক্ষা করব। আমার কতগুলো পোল্ডার আছে এগুলো রক্ষা করা। এখন কোন স্কুল ভেঙে পড়ল সেখানে ইমার্জেন্সিতে আমার যাওয়ার কথা না। তাহলে তো সবাই আমার কাছে আসবে। এ ব্যাপারে যে আমাদের মধ্যে ঐকমত্য আছে তা না, কিন্তু আমি হ্যামারিং করতেছি। আমাদের মেইন চ্যালেঞ্জ কী ছিল—সুনামগঞ্জ। আল্লাহতায়ালার অশেষ রহমতে আমরা সাকসেসফুলি সুনামগঞ্জটাকে প্রোটেক্ট করেছি। অনেকে বলে আপনি সুনামগঞ্জে দাঁড়িয়ে যান।

এই যে আগাম বন্যা এটা প্রোটেক্ট করা সম্ভব নয়। কেননা আমাদের বন্যা, অতি বৃষ্টি এবং আসামের অতি বৃষ্টি এই দুইটা যদি একত্রিত হয়ে পড়ে তাহলে সেটা... ইমপসিবল। মানুষ কী চায়? মানুষ দেখতে চায় আমরা তাদের পাশে আছি কিনা। এইটা হলো আমাদের ভাবমূর্তি পরিবর্তনের মূল একটা চিন্তাভাবনা। অ্যাট দ্যা সেইম টাইম আমাদের সীমাবদ্ধতা সম্পর্কেও সচেতন থাকতে হবে। আমরা সব জায়গায় লাফাইয়া পড়তে পারি না। তাহলে কোনোটাই সঠিকভাবে হবে না। অতএব নয় মাসে মূল কাজ যেটা করতে পারলাম সেটা হচ্ছে— যে প্রজেক্টগুলো নেওয়া হয়েছে সেগুলো যেন ঠিকমতো চলে। কতগুলো কাজ আমি করতে দিচ্ছি না। আমি মনে করি, সেটা হলো ভাঙন দেখলেই তুমি লাফাইয়া পড়বে না। এসব বিষয়ে আমি সরকারপ্রধানের সঙ্গে আলাপ করেছি। আমার মেইন চ্যালেঞ্জ হলো বাঁধ রক্ষা আর পোল্ডারগুলো রক্ষা করা। যত সংখ্যক পোল্ডার আমাদের আছে সেগুলো জলবায়ু পরিবর্তনের কারণেই হোক কিংবা প্রকৃতির স্বাভাবিক নিয়মের কারণেই হোক সেগুলোকে এখন আরও প্রশস্ত এবং উঁচু করা প্রয়োজন। সে জন্য আমাদের একটা প্রজেক্ট আছে অনেক অর্থ ব্যয়সাপেক্ষ। সেই কাগজপত্রগুলো আমরা তৈরি করছি। আর মন্ত্রণালয়ই হোক, অধিদফতরই হোক সবগুলোকে আমি বলি, নিয়মকানুনের মধ্যে থাকেন। রুলস অব বিজনেস আছে সেটি ফলো করেন।

কোয়েশ্চেন করলেও করা যায়। যেমন পানি উন্নয়ন বোর্ড, সেটি একটি স্বশাসিত প্রতিষ্ঠান। এর উপরে একটা পরিষদ আছে ১৫ সদস্যবিশিষ্ট। এখানে লেখা আছে ‘বোর্ড যাহা করিতে পারিবে পরিষদও তাহাই করিতে পারিবে।’ এগুলো হলো কনফ্লিক্টটেড। যারা এগুলো পাস করে তারা পড়ে দেখেনি। যদিও ১৫ জন সদস্য ছয়জনে কোরাম। তাহলে আমার এ অল্প দিনের মধ্যে যে প্রয়াস সেটা কী? মহাপরিচালককে কাজ করতে দেওয়া। এ প্রতিষ্ঠানকে শক্তিশালী করতে আমার সাহায্য করা। কিন্তু যত সহজ মনে হয়, বিষয় তত সহজ না। কেননা এখানে ক্ষমতার একটা দৃষ্টিভঙ্গি আছে। আমার সেখানে দৃষ্টিভঙ্গি হলো— ক্ষমতা আছে বলেই ক্ষমতাটা প্রয়োগ করতে হবে এমন কোনো বাধ্যবাধকতা নাই। এটা দিয়ে রাখা হয়, হয়তোবা আমি মনে করি, যদি কখনো কোনো সময়, কোনো কারণে প্রয়োজন হয় তাহলে এটা অ্যাপ্লাই করা। যেমন— মন্ত্রণালয়ে সচিব মহোদয় প্রশাসন দেখবেন, ভালো। সে জন্য তাকে অনেক মিটিং করতে হয়, মিটিং করেন। কিন্তু সবাইকে মনে রাখতে হবে, কো-অর্ডিনেশন করার নামে যদি এত বেশি সভা করি তাহলে পরে যে অধিদফতরটা আছে, বোর্ডটা আছে ওরা কাজ করবে কখন? প্রশাসনটা একটা সিম্ফনির মতো। এই সিম্ফনিতে সবারই একটা ভূমিকা আছে। যদি বিচ্ছিন্নভাবে এই ভূমিকাটা ব্যবহার করে তাহলে ওখান থেকে সবাই উঠে যাবে। আর যদি সম্মিলিতভাবে সুসংগঠিতভাবে এটা ব্যবহার করে তাহলে শ্রুতিমধুর হবে, লোকে শুনবে। অতএব প্রথম কথাটা হলো, এই বোর্ডকে শক্তিশালী করতে হবে। আমাদের প্রশাসনে অনেক কন্ট্রাডিকশন আছে, কনফ্লিক্ট আছে আমি জানি, এগুলো চলে আসছে, চলবে। সে জন্য এই অল্প সময়ের মধ্যে আমি যেটা করছি তা হলো যেন সমন্বয়ভাবে কাজ করতে পারি।

এখন আসুন মন্ত্রীর ক্ষমতার বিষয়ে। আপনি যদি পড়েন তাহলে আপনার শরীর শিহরিত হয়ে যাবে। মন্ত্রীকে আপৎকালীন ক্ষমতা দিয়ে রাখা হয়েছে, সার্বক্ষণিক ব্যবহারের জন্য ক্ষমতা দেওয়া হয়নি। কেননা যদি এটা সার্বক্ষণিকের জন্য করা হতো তাহলে পরে আবার সচিবের যে দায়িত্ব আছে সেটা তিনি কীভাবে পালন করবেন! যাই হোক এগুলো ইচ্ছাকৃতভাবে করা হয়, যাতে কিনা সবাই উপলব্ধি করেন, সবাই ঐকমত্যের ভিত্তিতে ‘অব দি ওয়েলফেয়ার অব দি মিনিস্ট্রি অ্যান্ড দি বোর্ড’ তাদের মধ্যে যদি একটা সমন্বয় না থাকে একে অপরের প্রতি শ্রদ্ধাবোধ না থাকে তাহলে পরে এটা অচল হয়ে যাবে। কিন্তু সরকারপ্রধান তো চাইবেন না কোনো মন্ত্রণালয় স্থবির হয়ে পড়ুক এবং তার কাছে যত শক্তি আছে, ক্ষমতা আছে সব তিনি তখন ব্যবহার করবেন। তখন মন্ত্রী-মিনিস্টাররা বুঝবেন তাদের যে ক্ষমতা দেওয়া হয়েছিল সেটা কত ভঙ্গুর।

আমি অল্প সময়ে যেটা করতে চেয়েছি সেটা হচ্ছে নিয়মকানুন, শৃঙ্খলার মধ্যে থাকুন। একে অন্যের প্রতি সম্মানসুলভ দৃষ্টিভঙ্গি রাখুন। অ্যান্ড অব দ্য ডে এখানে এটাই আমার অ্যাচিভমেন্ট বলে আমি মনে করি।

যাই হোক এই অল্প দিনের ভিতরে সফলতা-ব্যর্থতা পরিমাপ করা যথেষ্ট নয়। পাঁচ বছর থাকলেও পরে মূল্যায়ন করা গেলেও যেতে পারে। পাঁচ মাসে ছয় মাসে, নয় মাসে এসে এটা যে ভেঙে পড়ে নাই, চতুর্দিকে মারমার কাটকাট সব খাইয়া ফালাইল— এই রব উঠে নাই, এটার জন্য মনে হয় আমাদের মন্ত্রণালয়কে আমাকে ধন্যবাদ দেওয়া প্রয়োজন। এটাই বড় প্রাপ্তি।

প্রশ্ন : বর্তমান সরকারের একটা অগ্রাধিকার হচ্ছে নদী খনন, ড্রেজিং—

আনোয়ার হোসেন : আমরা নদী খনন করছি কারা কারা? পানি উন্নয়ন, শিপিং মিনিস্ট্রি ইভেন পরিবেশ মন্ত্রণালয়। আমাদের প্রধানমন্ত্রী যে কতটা গুরুত্ব দেন ড্রেজিংয়ের উপরে...। ৫ ট্রিলিয়ন স্টোনস অ্যান্ড সিল্ক কাম ফর আদার কান্ট্রিজ। এটা কি সহজ একটা দায়িত্ব? আমরা বর্তমানে সেন্ট রপ্তানি করার চিন্তাভাবনা করছি। যারা নদী ড্রেজিং করতেছে (প্রাইভেট কোম্পানি) তারা এক দিন আমার সঙ্গে দেখা করতে এসে বলল স্যার, মনে হয় না আমরা এ কাজটা শেষ করতে পারব। কারণ আমরা আজকে যদি ৫০ ফুট খনন করি, পরদিন তো ওইখান থেকে আমরা সামনে যাব, কিন্তু পেছন ফিরে দেখি ওইটা অলরেডি ফিলাপ হয়ে গেছে। এটা একটা প্রায় অসম্ভব কাজ। কিন্তু মাননীয় প্রধানমন্ত্রী এ ব্যাপারে অত্যন্ত দৃঢ়চেতা, দৃঢ়প্রতিজ্ঞ। অতএব আমরা ড্রেজিং করে যাচ্ছি নদী-নালা, খাল-বিল, মেনই রিভার। শিপিং মিনিস্ট্রি করতেছে যেখান দিয়ে তাদের জাহাজ চলে, ফেরি চলে। কিন্তু আমাদের তো পুরো নদীটাই খনন করতে হচ্ছে। সেখানে সরকারের একটা পরিকল্পনা থাকে, স্টাডি থাকে। তো ওই লাইনে চলতে হবে তো। আমাদের সমস্যা আছে, সীমাবদ্ধতা আছে, তাই বলে সবখানে আমি লাফিয়ে পড়ব সেটা আমার দ্বারা হবে না। যারা আমাদের চাকরি দেন তারা এটা খুব ভালোভাবে জেনেশুনে দেন। আমি দীর্ঘ ১৮ বছর মন্ত্রী। এমতাবস্থায় নিয়ম-কানুনের বাইরে কোনো কাজ করব এটা আমার সিস্টেমের ভিতরে নেই। অতএব এই অল্প দিনের ভিতরে নতুন কোনো প্রজেক্টের চেয়ে আমার পূর্বে যারা ছিলেন তারা যে প্রজেক্ট নিয়েছেন এবং প্রধানমন্ত্রী কর্তৃক গৃহীত হয়েছে সেগুলো কোনটা কোন অবস্থায় আছে দেখেন।

আমাদের একটা প্রজেক্ট আছে কেউ ওটার নামও জানত না। সীমান্ত নদী সংরক্ষণ প্রকল্প। এটা কিন্তু বাংলাদেশ সরকার এবং ভারত সরকার যৌথভাবে নিয়েছে। আমি যদি পেপারটা না পড়তাম তাহলে এটা ওটিএম হয়ে যেত। ওখানে সিদ্ধান্ত ছিল এটা ... অতএব এটা ডিপিএভুক্ত হয়েছে। আমাদের এই মন্ত্রণালয়ে অল্প দিনে আমি যেটা শিখেছি বা দেখেছি তা হলো আমাদের এখানে রিভাইজড বাজেট হয় না, সব পানি সম্পদমন্ত্রী রিভাইজড বাজেটে টাকা চেয়েছে। আমি একমাত্র মন্ত্রী রিভাইজড বাজেটে টাকা চাইনি। যেখানে প্রজেক্টের টাকাই তুমি খরচ করতে পারছ না, সেখানে মেইনটেনেন্সে এসে টাকা চায়। প্রজেক্টের টাকা চায় না, সেটা তো দিয়ে দিচ্ছে। মেইনটেনেন্সের টাকা চায়, কারণ সেখানে হলো হালুয়া রুটি।

আমি আমার নিয়োগকর্তার কাছে অনুমতি নিয়েছি যে, আমার পোল্ডার ছাড়া আমি অন্য জায়গায় যাব না। রাস্তা ভাঙলে হাইওয়ে দেখবে, এলজিইডি দেখবে। দোয়ারিকা সেতু ভেঙে যাচ্ছে আমি কেন সেখানে যাব? সেজন্য এই মন্ত্রণালয়ে কোনো চাপ নাই, ভিড় নাই...।

প্রশ্ন : আপনি বলছিলেন পোল্ডারের কথা। পোল্ডার এবং বাঁধ উঁচু করার কথা...।

আনোয়ার হোসেন : এটা নিয়ে আমরা নেদারল্যান্ডসের পরামর্শক প্রতিষ্ঠান নিয়োগ দিয়েছি। আমরাও আছি সঙ্গে।  এটা প্রাথমিক পর্যায়ে আছে। একটা স্টাডি হবে যৌথভাবে। আরও মজার কথা। এই স্টাডির টাকা নেদারল্যান্ডসসহ চার-পাঁচটি দেশ মিলে দেবে। এটার জন্য অনেক টাকার প্রয়োজন।

প্রশ্ন : হাওর নিয়ে তো আপনার মন্ত্রণালয়ের বিরাট পরিকল্পনা আছে। আপনি আসার আগেই তো এসব পরিকল্পনা নেওয়া হয়েছে। সেগুলোর বর্তমান অবস্থা কী?

আনোয়ার হোসেন : হ্যাঁ, বিরাট পরিকল্পনা আছে। এগুলো আন্ডার প্রসেস। আমরা সুনামগঞ্জের হাওরের চারপাশে যেসব নদী, খাল আছে সেগুলো পুনঃখনন করছি। হাওরের প্রজেক্টটা এখন পর্যন্ত ঠিক সেভাবে পাস হয় নাই। অনেক অর্থের পয়সা...।

প্রশ্ন : পানি উন্নয়ন বোর্ড একটি বিশাল প্রতিষ্ঠান। তাদের দাবি সেখানে লোকবল সংকট রয়েছে...।

আনোয়ার হোসেন : না লোকবল সংকট নেই। কত হাজার আছে সেটা তারা জানে না। ১০ হাজারের রিকুইজিশন দিয়েছে তারা। আমি বলেছি সেখানে বসার জায়গা আছে কতটুকু, কাজটা দেবেন কী? আমাকে প্রায় বলা হয় কম্পিউটার নাই, সার্ভে ইকুইপমেন্ট নাই ইত্যাদি। কোনো প্রজেক্ট আমরা নেই না সেটা দুই কোটি, পাঁচ কোটি বা ১০ কোটি টাকারই হোক, সেখানে এগুলো থাকে, ইনক্লুডিং ট্রান্সপোর্ট। সেটা সাইকেল হোক বা মোটরসাইকেল হোক বা গাড়িই হোক। আমি বলি যে, প্রতিটা প্রজেক্টেই যদি আমি কম্পিউটার কিনি তাহলে কয় হাজার কম্পিউটার আমার আছে। পর্যাপ্ত জনবল থাকার পরও তারা সুপারিশ করতেছে এবং প্রশাসন অর্থ সব মিলিয়ে যেন এটা বাস্তবায়ন হয়...। আমি অবশ্য ফাইলটা আটকে রাখব না। তবে কতগুলো প্রশ্ন তুলে রেখে যাব। রিফর্মসও হবে, শুদ্ধাচারও হবে, সঙ্গে সঙ্গে কাজও হবে। কারণ দিনের শেষে প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা মূল্যায়ন করবেন কোন মন্ত্রণালয়ের পারফরম্যান্স কত। এখানে যাতে আমি তলে না পড়ে থাকি সেজন্য...।

 

যখন পরিবেশ মন্ত্রণালয়ে ছিলাম তখন সুন্দরবন রক্ষার জন্য একটা অ্যালোকেশন নিলাম। কারণ গার্ড-টার্ডদের অবস্থান সেখানে খারাপ। থাকার জায়গার অভাব, নিরাপত্তার অভাব। সেই প্রজেক্টে আমি দেখলাম, পিডি তো একজন থাকবেই। ধরেন আমি নিয়ে এলাম ৩০ কোটি টাকা। দেখলাম ১৫ কোটি টাকাই বাড়ির আসবাবপত্র ইত্যাদিতে ব্যয় হয়ে গেছে।

এই মন্ত্রণালয়ে সেই যে ব্রিটিশ আমলে দুইটা জাহাজ ছিল আর কেনা হয়নি। আমরা এখন দুই জাহাজ নিচ্ছি, স্পিডবোট নিচ্ছি।  

প্রশ্ন : আগামী নির্বাচনে যদি বিএনপি অংশ না নেয় তাহলে নির্বাচন কি প্রশ্নবিদ্ধ হবে- একটা দলের প্রধান হিসেবে আপনি কী মনে করেন?

আনোয়ার হোসেন : কেন তারা আসবে না? আপনি একটা বিষয় খেয়াল করেছেন, আপনার সঙ্গে কথা বলার সময় দুইটা কাগজ দেখিয়েছি। আমি ইত্তেফাক যেভাবে চালাই সেইভাবে তো মন্ত্রণালয় চালাতে পারব না। এমতাবস্থায় সংবিধানে যেটা নাই সেটা আপনারা চাইবেন কেন? সেটা যদি চাইতেই হয় যে কাউকে তাহলে তাকে বিদ্রোহী হতে হবে, বিপ্লবী হতে হবে। আমি বলেছি আমি বিদ্রোহীও নই, বিপ্লবীও নই। প্রশ্ন যাদের বিদ্ধ করার তারা করুক। বিদ্ধ যারা করার তারা করবেন। এক সময় আমরাও বিদ্ধ করেছিলাম। আল্লাহতায়ালা আমাদের সঙ্গে ছিলেন, দাবি করব জনগণও আমাদের সঙ্গে ছিলেন, তাই আমরা বাধ্য করেছিলাম দাবি মেনে নিতে। কিন্তু যে শক্তি আপনার নেই সেই শক্তি আপনি দেখাতে গেলে কী হবে সেটা আমি অনুমানও করতে চাই না।

প্রশ্ন : ড. কামাল হোসেন ও ডা. বদরুদ্দোজার নেতৃত্বে নতুন ফ্রন্ট...।

আনোয়ার হোসেন : আমি এখানে একটা কবিতা বলি, যারা কাপুরুষ তারা কাঁপে, আর যারা বীর তারা লড়ে যায়। তারা ঐক্য করুক। তাদের কোনো শক্তি নাই, তাদের ক্ষমতা নাই- এসব ঔদ্ধত্যপূর্ণ শব্দ আমি ব্যবহার করব না। আর রাজনীতি সম্পর্কে নির্বাচন সম্পর্কে আমার ব্যক্তিগত একটা চিন্তাভাবনা আছে। ডেমোক্রেসি শব্দ নিয়ে, ডেমোক্রেসির কোন ডেফিনেশন আমাদের জানা নাই। কবে কখন কী অবস্থায় লিংকন সাহেব বলেছিলেন, ‘অব দ্য পিপল, ফর দ্য পিপল, বাই দ্য পিপল।’ আমি বলি গণতন্ত্র হলো স্টেট অব মাইন্ড। আমি আপনাকে সম্মান করি কি-না। আপনার অপিনিয়নটাকে আমি সম্মান করি কি-না। যারা ক্ষমতায় এসেছেন তারা নির্বাচনের মাধ্যমেই এসেছেন। পরবর্তীকালে আপনি বিদ্ধ করতেছেন, রক্তাক্ত করছেন। তার প্রথম আসাটা কি— একটা নির্বাচনের মাধ্যমেই তিনি এসেছেন। তাহলে আপনি আমাকে পছন্দ করেন না ভালো কথা, আপনি কিছু একটা চান সেটাও ভালো কথা। কিন্তু আপনি আমার সঙ্গে একটু সমীহ, সম্মানের সঙ্গে কথা বলেন। আমি অনির্বাচিত লোক নই। আপনি একটা নির্বাচনের কথা বলবেন কেন? আমি চার-পাঁচটা নির্বাচনে জয়ী হয়ে এসেছি, প্রত্যেকটা নির্বাচন কি প্রশ্নবিদ্ধ ছিল? বর্তমান সরকারও তো তাই, সরকারপ্রধানও তো তাই। এর আগেও তিনি নির্বাচিত হয়ে এসেছেন, তারও আগে তিনি নির্বাচিত হয়ে এসেছেন, সেগুলো তো প্রশ্নবিদ্ধ ছিল না।

এই বিভাগের আরও খবর
দোহায় আরব নেতাদের বৈঠকে ইসরায়েলি আগ্রাসনের তীব্র নিন্দা
দোহায় আরব নেতাদের বৈঠকে ইসরায়েলি আগ্রাসনের তীব্র নিন্দা
আসছে একীভূত পরিশোধসেবা
আসছে একীভূত পরিশোধসেবা
সিলেটে র‌্যাব হেফাজতে আসামির মৃত্যু
সিলেটে র‌্যাব হেফাজতে আসামির মৃত্যু
নির্বাচনি সরঞ্জাম ইসির হাতে
নির্বাচনি সরঞ্জাম ইসির হাতে
জামায়াত আমিরের সঙ্গে সৌজন্য সাক্ষাৎ শিল্পমালিকদের
জামায়াত আমিরের সঙ্গে সৌজন্য সাক্ষাৎ শিল্পমালিকদের
আপত্তি উপেক্ষা করে মাশুল বাড়ল চট্টগ্রাম বন্দরে
আপত্তি উপেক্ষা করে মাশুল বাড়ল চট্টগ্রাম বন্দরে
সমঝোতার শেষ চেষ্টা ঐক্য কমিশনের মেয়াদ আরও এক মাস
সমঝোতার শেষ চেষ্টা ঐক্য কমিশনের মেয়াদ আরও এক মাস
ষড়যন্ত্রকারীরা প্রধান উপদেষ্টার কাছাকাছি
ষড়যন্ত্রকারীরা প্রধান উপদেষ্টার কাছাকাছি
গণতান্ত্রিক উত্তরণে সংস্কার জরুরি
গণতান্ত্রিক উত্তরণে সংস্কার জরুরি
মেধা সৃজনশীলতা দিয়ে উন্নয়নে ভূমিকা রাখো
মেধা সৃজনশীলতা দিয়ে উন্নয়নে ভূমিকা রাখো
ধান ব্যাপারী থেকে হাজার কোটি টাকার মালিক
ধান ব্যাপারী থেকে হাজার কোটি টাকার মালিক
ফরিদপুরের ভাঙ্গায় তুলকালাম বাগেরহাটে হরতাল অবরোধ
ফরিদপুরের ভাঙ্গায় তুলকালাম বাগেরহাটে হরতাল অবরোধ
সর্বশেষ খবর
ঘুমের মধ্যে মারা গেলেন অস্কারজয়ী অভিনেতা
ঘুমের মধ্যে মারা গেলেন অস্কারজয়ী অভিনেতা

১ সেকেন্ড আগে | শোবিজ

গাজায় গণহত্যা চলছে, দায়ী ইসরায়েল: জাতিসংঘ তদন্ত কমিশন
গাজায় গণহত্যা চলছে, দায়ী ইসরায়েল: জাতিসংঘ তদন্ত কমিশন

২ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সিদ্ধিরগঞ্জে আহতদের পুনর্বাসন, জুলাই যোদ্ধাকে দোকান উপহার
সিদ্ধিরগঞ্জে আহতদের পুনর্বাসন, জুলাই যোদ্ধাকে দোকান উপহার

৪ মিনিট আগে | নগর জীবন

আগামী জাতীয় নির্বাচন বাধাগ্রস্ত করার ক্ষমতা কারো নেই: ডা. জাহিদ
আগামী জাতীয় নির্বাচন বাধাগ্রস্ত করার ক্ষমতা কারো নেই: ডা. জাহিদ

৪ মিনিট আগে | রাজনীতি

ক্যান্সারে আক্রান্ত স্বাস্থ্য উপদেষ্টার বিদেশে চিকিৎসার বিষয়টি মানবিকভাবে দেখা উচিত
ক্যান্সারে আক্রান্ত স্বাস্থ্য উপদেষ্টার বিদেশে চিকিৎসার বিষয়টি মানবিকভাবে দেখা উচিত

৭ মিনিট আগে | জাতীয়

এবার এনবিআরের ৫৫৫ সহকারী রাজস্ব কর্মকর্তাকে বদলি
এবার এনবিআরের ৫৫৫ সহকারী রাজস্ব কর্মকর্তাকে বদলি

৮ মিনিট আগে | জাতীয়

বাংলাদেশ-ওয়েস্ট ইন্ডিজ সিরিজের সূচি প্রকাশ
বাংলাদেশ-ওয়েস্ট ইন্ডিজ সিরিজের সূচি প্রকাশ

১১ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

নীলফামারীতে ৮৪৭টি মণ্ডপে হবে শারদীয় দুর্গাপূজা
নীলফামারীতে ৮৪৭টি মণ্ডপে হবে শারদীয় দুর্গাপূজা

১১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সাউথ পয়েন্ট স্কুল এন্ড কলেজের সাফল্য
সাউথ পয়েন্ট স্কুল এন্ড কলেজের সাফল্য

১৭ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

আমেরিকায় বিষন্নতায় আক্রান্তের সংখ্যা ১৮ শতাংশ বেড়েছে
আমেরিকায় বিষন্নতায় আক্রান্তের সংখ্যা ১৮ শতাংশ বেড়েছে

১৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সিলেটে নদ-নদীর পানি বিপৎসীমার ওপরে, বন্যার আশঙ্কা
সিলেটে নদ-নদীর পানি বিপৎসীমার ওপরে, বন্যার আশঙ্কা

১৯ মিনিট আগে | চায়ের দেশ

চট্টগ্রামে মানবতার সেতুবন্ধনে হবে ‘এসএমসিএইচ সামিট’
চট্টগ্রামে মানবতার সেতুবন্ধনে হবে ‘এসএমসিএইচ সামিট’

১৯ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

মিরসরাইয়ে শিক্ষার্থী হত্যার ঘটনায় গ্রেফতার বাবাসহ সৎমা
মিরসরাইয়ে শিক্ষার্থী হত্যার ঘটনায় গ্রেফতার বাবাসহ সৎমা

১৯ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

পানছড়িতে ভূতুরে বিদ্যুৎ বিল নিয়ে উত্তেজনা
পানছড়িতে ভূতুরে বিদ্যুৎ বিল নিয়ে উত্তেজনা

১৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মাগুরায় চুরির অভিযোগে গণপিটুনিতে যুবক নিহত
মাগুরায় চুরির অভিযোগে গণপিটুনিতে যুবক নিহত

১৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

দেশের বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভ বাড়ল
দেশের বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভ বাড়ল

২০ মিনিট আগে | অর্থনীতি

বগুড়ায় যৌথবাহিনীর অভিযানে মদ ও গাঁজা উদ্ধার, আটক ২
বগুড়ায় যৌথবাহিনীর অভিযানে মদ ও গাঁজা উদ্ধার, আটক ২

২১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মালয়েশিয়ায় ভূমিধসে ১৩ জনের মৃত্যু
মালয়েশিয়ায় ভূমিধসে ১৩ জনের মৃত্যু

২৬ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তিন মাসে শেষ হবে ঢাকা-সিলেট মহাসড়কের ভূমি অধিগ্রহণ
তিন মাসে শেষ হবে ঢাকা-সিলেট মহাসড়কের ভূমি অধিগ্রহণ

৩২ মিনিট আগে | চায়ের দেশ

এবার উবার অ্যাপে ডাকা যাবে হেলিকপ্টার
এবার উবার অ্যাপে ডাকা যাবে হেলিকপ্টার

৩২ মিনিট আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

শিশু-যুবকদের নিয়ে ‘আমার জীবন আমার স্বপ্ন’ শীর্ষক সেমিনার
শিশু-যুবকদের নিয়ে ‘আমার জীবন আমার স্বপ্ন’ শীর্ষক সেমিনার

৩৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

‘অপারেশন প্যাসিফিক এঞ্জেল ২৫-৩’ পরিদর্শন করলেন ট্রেসি অ্যান জ্যাকবসন
‘অপারেশন প্যাসিফিক এঞ্জেল ২৫-৩’ পরিদর্শন করলেন ট্রেসি অ্যান জ্যাকবসন

৩৯ মিনিট আগে | জাতীয়

পাবনায় শ্রী শ্রী ঠাকুর অনুকূল চন্দ্রের আবির্ভাব দিবস উদযাপন
পাবনায় শ্রী শ্রী ঠাকুর অনুকূল চন্দ্রের আবির্ভাব দিবস উদযাপন

৪৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ভালুকায় সড়ক দুর্ঘটনায় প্রাইভেটকার চালক নিহত
ভালুকায় সড়ক দুর্ঘটনায় প্রাইভেটকার চালক নিহত

৪৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

পঞ্চগড়ে সমতলের চা বাগানে পোকার আক্রমণ
পঞ্চগড়ে সমতলের চা বাগানে পোকার আক্রমণ

৪৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

দিনাজপুরে মহিলা পরিষদের মানববন্ধন
দিনাজপুরে মহিলা পরিষদের মানববন্ধন

৪৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

দৌলতদিয়া-পাটুরিয়া নৌরুটে ঘাট সংকটে ভোগান্তি
দৌলতদিয়া-পাটুরিয়া নৌরুটে ঘাট সংকটে ভোগান্তি

৪৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রামে হাত-পা বাঁধা অজ্ঞাত মরদেহ উদ্ধার
চট্টগ্রামে হাত-পা বাঁধা অজ্ঞাত মরদেহ উদ্ধার

৫০ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

৭ দাবিতে কর্মসূচি ঘোষণা জাগপার
৭ দাবিতে কর্মসূচি ঘোষণা জাগপার

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কুয়াকাটার সৈকত থেকে অর্ধগলিত মরদেহ উদ্ধার
কুয়াকাটার সৈকত থেকে অর্ধগলিত মরদেহ উদ্ধার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
পুলিশের ৯ কর্মকর্তাকে বাধ্যতামূলক অবসর
পুলিশের ৯ কর্মকর্তাকে বাধ্যতামূলক অবসর

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অস্থায়ী প্রশাসক বসছে পাঁচ ইসলামী ব্যাংকে
অস্থায়ী প্রশাসক বসছে পাঁচ ইসলামী ব্যাংকে

১০ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

৩ জেলার ডিসিকে প্রত্যাহার
৩ জেলার ডিসিকে প্রত্যাহার

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চিকিৎসার জন্য সিঙ্গাপুর গেলেন স্বাস্থ্য উপদেষ্টা
চিকিৎসার জন্য সিঙ্গাপুর গেলেন স্বাস্থ্য উপদেষ্টা

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাশিয়া-বেলারুশের সামরিক মহড়ায় হঠাৎ হাজির মার্কিন কর্মকর্তারা
রাশিয়া-বেলারুশের সামরিক মহড়ায় হঠাৎ হাজির মার্কিন কর্মকর্তারা

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এনবিআরে ১৮২ জনের দপ্তর বদল, বাধ্যতামূলক অবসর ও বরখাস্ত ২
এনবিআরে ১৮২ জনের দপ্তর বদল, বাধ্যতামূলক অবসর ও বরখাস্ত ২

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েল আর কোনো হামলা চালাবে না কাতারে : ট্রাম্প
ইসরায়েল আর কোনো হামলা চালাবে না কাতারে : ট্রাম্প

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আফ্রিদি-জয় শাহর ভাইরাল ভিডিও নিয়ে যা জানা গেল
আফ্রিদি-জয় শাহর ভাইরাল ভিডিও নিয়ে যা জানা গেল

১০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আসাদুজ্জামান নূরের ফ্ল্যাট-জমি জব্দ, অবরুদ্ধ ব্যাংক হিসাব
আসাদুজ্জামান নূরের ফ্ল্যাট-জমি জব্দ, অবরুদ্ধ ব্যাংক হিসাব

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিভিন্ন দূতাবাসে নিয়োগ পেলেন প্রশাসনের ১৭ কর্মকর্তা
বিভিন্ন দূতাবাসে নিয়োগ পেলেন প্রশাসনের ১৭ কর্মকর্তা

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কাতার ও ফিলিস্তিনের প্রতি অবিচল সমর্থন জানাল বাংলাদেশ
কাতার ও ফিলিস্তিনের প্রতি অবিচল সমর্থন জানাল বাংলাদেশ

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মাঝ আকাশে অসুস্থ যাত্রীকে বাঁচালেন রাশিয়ার স্বাস্থ্যমন্ত্রী
মাঝ আকাশে অসুস্থ যাত্রীকে বাঁচালেন রাশিয়ার স্বাস্থ্যমন্ত্রী

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নারায়ণগঞ্জে দরজা ভেঙে স্বামী, স্ত্রী ও সন্তানের লাশ উদ্ধার
নারায়ণগঞ্জে দরজা ভেঙে স্বামী, স্ত্রী ও সন্তানের লাশ উদ্ধার

২২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সারাদেশে টানা বৃষ্টি নিয়ে নতুন বার্তা আবহাওয়া অফিসের
সারাদেশে টানা বৃষ্টি নিয়ে নতুন বার্তা আবহাওয়া অফিসের

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইউরোপকে কড়া বার্তা দিল রাশিয়া
ইউরোপকে কড়া বার্তা দিল রাশিয়া

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিয়ের প্রলোভনে তরুণীদের চীনে পাচারের চেষ্টা, চীনা নাগরিকসহ আটক ২
বিয়ের প্রলোভনে তরুণীদের চীনে পাচারের চেষ্টা, চীনা নাগরিকসহ আটক ২

২১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আম্বানিপুত্রের চিড়িয়াখানায় অবৈধ প্রাণী-বাণিজ্য, অভিযোগ ভিত্তিহীন
আম্বানিপুত্রের চিড়িয়াখানায় অবৈধ প্রাণী-বাণিজ্য, অভিযোগ ভিত্তিহীন

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাঁচদিন টানা বৃষ্টির আভাস
পাঁচদিন টানা বৃষ্টির আভাস

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসপাতাল থেকে বাসায় ফিরলেন নুর
হাসপাতাল থেকে বাসায় ফিরলেন নুর

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সুপার ফোরে যেতে বাংলাদেশের সামনে যে সমীকরণ
সুপার ফোরে যেতে বাংলাদেশের সামনে যে সমীকরণ

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

লড়াই ক‌রলো হংকং, কষ্টার্জিত জয় পে‌ল শ্রীলঙ্কা
লড়াই ক‌রলো হংকং, কষ্টার্জিত জয় পে‌ল শ্রীলঙ্কা

১৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বাংলাদেশ বনাম আফগানিস্তান: পরিসংখ্যানে কে এগিয়ে?
বাংলাদেশ বনাম আফগানিস্তান: পরিসংখ্যানে কে এগিয়ে?

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৬ সেপ্টেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৬ সেপ্টেম্বর)

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নেপালে লুট করা জিনিস কেনা বা বিক্রির বিরুদ্ধে সতর্কতা জারি
নেপালে লুট করা জিনিস কেনা বা বিক্রির বিরুদ্ধে সতর্কতা জারি

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

টাঙ্গাইলে যৌনপল্লী থেকে যুবলীগ নেতা গ্রেপ্তার
টাঙ্গাইলে যৌনপল্লী থেকে যুবলীগ নেতা গ্রেপ্তার

২২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গাজামুখী ত্রাণবহরে যোগ দিচ্ছে গ্রিসের দুই জাহাজ
গাজামুখী ত্রাণবহরে যোগ দিচ্ছে গ্রিসের দুই জাহাজ

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফের ভেনেজুয়েলার কথিত ‘মাদকবাহী’ নৌযানে যুক্তরাষ্ট্রের হামলা, নিহত ৩
ফের ভেনেজুয়েলার কথিত ‘মাদকবাহী’ নৌযানে যুক্তরাষ্ট্রের হামলা, নিহত ৩

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তিন ট্রিলিয়ন ডলারের ক্লাবে অ্যালফাবেট
তিন ট্রিলিয়ন ডলারের ক্লাবে অ্যালফাবেট

১৭ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

হামাস নেতাদের ওপর আরও হামলার ইঙ্গিত নেতানিয়াহুর
হামাস নেতাদের ওপর আরও হামলার ইঙ্গিত নেতানিয়াহুর

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তিন মাসে কোটিপতি বেড়েছে ৬ হাজার
তিন মাসে কোটিপতি বেড়েছে ৬ হাজার

২২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

প্রিন্ট সর্বাধিক
রাজনীতিতে জটিল সমীকরণ
রাজনীতিতে জটিল সমীকরণ

প্রথম পৃষ্ঠা

স্থলপথে নিষেধাজ্ঞার পরও ভারতে বাড়ছে রপ্তানি আয়
স্থলপথে নিষেধাজ্ঞার পরও ভারতে বাড়ছে রপ্তানি আয়

পেছনের পৃষ্ঠা

মৌসুমি বাধা মানছে না আম
মৌসুমি বাধা মানছে না আম

পেছনের পৃষ্ঠা

লিটনদের সামনে আফগান বাধা
লিটনদের সামনে আফগান বাধা

মাঠে ময়দানে

ধান ব্যাপারী থেকে হাজার কোটি টাকার মালিক
ধান ব্যাপারী থেকে হাজার কোটি টাকার মালিক

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

অন্য বিদ্যুৎ কেন্দ্র থেকে যেখানে ব্যতিক্রম রামপাল
অন্য বিদ্যুৎ কেন্দ্র থেকে যেখানে ব্যতিক্রম রামপাল

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপি থেকে মনোনয়ন চাইছেন ছয় নেতা, অন্যদের একক প্রার্থী
বিএনপি থেকে মনোনয়ন চাইছেন ছয় নেতা, অন্যদের একক প্রার্থী

নগর জীবন

রশিদপুরের পুরোনো কূপ থেকে নতুন করে গ্যাস সঞ্চালন শুরু
রশিদপুরের পুরোনো কূপ থেকে নতুন করে গ্যাস সঞ্চালন শুরু

নগর জীবন

সবজি উৎপাদনে বিশ্বে তৃতীয় বাংলাদেশ
সবজি উৎপাদনে বিশ্বে তৃতীয় বাংলাদেশ

শিল্প বাণিজ্য

ইয়াবার হটস্পট নাইক্ষ্যংছড়ি
ইয়াবার হটস্পট নাইক্ষ্যংছড়ি

পেছনের পৃষ্ঠা

রাজা খাঁর বিলে কৃষিবিপ্লব
রাজা খাঁর বিলে কৃষিবিপ্লব

পেছনের পৃষ্ঠা

বিএনপির একাধিক প্রার্থী জামায়াতসহ অন্যদের একক
বিএনপির একাধিক প্রার্থী জামায়াতসহ অন্যদের একক

নগর জীবন

‘ছি ছি ছি তুমি এত খারাপ!’
‘ছি ছি ছি তুমি এত খারাপ!’

শোবিজ

সিরিজ বৈঠকে মার্কিন প্রতিনিধিরা
সিরিজ বৈঠকে মার্কিন প্রতিনিধিরা

প্রথম পৃষ্ঠা

দেশে গমের আবাদ সর্বনিম্ন পর্যায়ে
দেশে গমের আবাদ সর্বনিম্ন পর্যায়ে

পেছনের পৃষ্ঠা

একটা গোষ্ঠী অস্থিতিশীলতার চেষ্টা করছে
একটা গোষ্ঠী অস্থিতিশীলতার চেষ্টা করছে

নগর জীবন

ভেঙে পড়েছেন গাজী আবদুল হাকিম
ভেঙে পড়েছেন গাজী আবদুল হাকিম

শোবিজ

আরাকান আর্মির কাছে বন্দি ১০৪ জেলে
আরাকান আর্মির কাছে বন্দি ১০৪ জেলে

পেছনের পৃষ্ঠা

বিপৎসীমার ওপরে তিস্তা, বন্যার শঙ্কা
বিপৎসীমার ওপরে তিস্তা, বন্যার শঙ্কা

পেছনের পৃষ্ঠা

সাবিনা ইয়াসমিনের জীবনের অপ্রাপ্তি
সাবিনা ইয়াসমিনের জীবনের অপ্রাপ্তি

শোবিজ

ষড়যন্ত্রকারীরা প্রধান উপদেষ্টার কাছাকাছি
ষড়যন্ত্রকারীরা প্রধান উপদেষ্টার কাছাকাছি

প্রথম পৃষ্ঠা

অর্থনীতিতে নারীর অদৃশ্য ঘাম
অর্থনীতিতে নারীর অদৃশ্য ঘাম

পেছনের পৃষ্ঠা

ভাবনা তারার মত রাজে
ভাবনা তারার মত রাজে

সম্পাদকীয়

ফরিদপুরের ভাঙ্গায় তুলকালাম বাগেরহাটে হরতাল অবরোধ
ফরিদপুরের ভাঙ্গায় তুলকালাম বাগেরহাটে হরতাল অবরোধ

প্রথম পৃষ্ঠা

সমঝোতার শেষ চেষ্টা ঐক্য কমিশনের মেয়াদ আরও এক মাস
সমঝোতার শেষ চেষ্টা ঐক্য কমিশনের মেয়াদ আরও এক মাস

প্রথম পৃষ্ঠা

১৭ দিন পর হাসপাতাল ছাড়লেন নুর
১৭ দিন পর হাসপাতাল ছাড়লেন নুর

নগর জীবন

গ্রাহকের আস্থা ধরে রেখেছে এবি ব্যাংক
গ্রাহকের আস্থা ধরে রেখেছে এবি ব্যাংক

শিল্প বাণিজ্য

সিলেটে র‌্যাব হেফাজতে আসামির মৃত্যু
সিলেটে র‌্যাব হেফাজতে আসামির মৃত্যু

প্রথম পৃষ্ঠা

নরসিংদীতে কুপিয়ে হত্যা ব্যবসায়ীকে
নরসিংদীতে কুপিয়ে হত্যা ব্যবসায়ীকে

দেশগ্রাম