শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, সোমবার, ০৩ সেপ্টেম্বর, ২০১৮ আপডেট:

সংবাদ সম্মেলনে প্রধানমন্ত্রী

নির্বাচন ঠেকানোর শক্তি কারও নেই

নিজস্ব প্রতিবেদক
প্রিন্ট ভার্সন
নির্বাচন ঠেকানোর শক্তি কারও নেই

প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বলেছেন, ষড়যন্ত্র আছে, ষড়যন্ত্র থাকবে। নির্বাচন হবেই। কেউ ঠেকাতে পারবে না। কারও শক্তি নেই নির্বাচন ঠেকানোর। তিনি বলেন, কারও হুমকিতে ঘরে বসে থাকলে চলবে না। কাজ করতে হবে। যতক্ষণ  দেহে শ্বাস আছে ততক্ষণ মানুষের জন্য কাজ করে যাব।

গতকাল বিকাল ৪টায় গণভবনে সংবাদ সম্মেলনে তিনি এসব কথা বলেন। নেপালে বিমসটেক শীর্ষ সম্মেলনে অংশগ্রহণ বিষয়ে জানাতে এই সংবাদ সম্মেলনের আয়োজন করা হয়। লিখিত বক্তব্যের পর তিনি এক ঘণ্টা তিন মিনিট সাংবাদিকদের বিভিন্ন প্রশ্নের উত্তর দেন।

জাতীয় নির্বাচনে ইলেকট্রনিক ভোটিং মেশিন বা ইভিএম ব্যবহার নিয়ে এক প্রশ্নের জবাবে প্রধানমন্ত্রী বলেন, এ যন্ত্র নিয়ে তাড়াহুড়ার কিছু নেই। এটি চাপিয়ে দেওয়ার বিষয়ও নয়। তবে আমাদের পরীক্ষামূলক ব্যবহার করে দেখতে হবে। সংসদ নির্বাচনের আগে বিএনপির সঙ্গে সংলাপ প্রসঙ্গে আওয়ামী লীগ সভানেত্রী পরিষ্কার বলে দেন, বিএনপি আন্দোলনের ডাক দিচ্ছে, হুঙ্কার দিচ্ছে। ভালো। বিএনপির সঙ্গে সংলাপের প্রশ্নই আসে না। আমি সিদ্ধান্ত নিয়েছি, তাদের সঙ্গে কোনো আলোচনায় বসব না। কারাবন্দী বিএনপি চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার দ্রুত মুক্তি প্রসঙ্গে তিনি বলেন, খালেদা জিয়াকে আমি গ্রেফতার করিনি। এতিমের টাকা মেরে খাওয়ায় তাঁর সাজা হয়েছে। এখন তাঁকে কোর্টের মাধ্যমেই বের হয়ে আসতে হবে। তা না হলে দ্রুত মুক্তি চাইলে রাষ্ট্রপতির কাছে ক্ষমা চাক। একাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে জনগণের ভোটে আবারও ক্ষমতায় আসবেন এমন আশা করে তিনি বলেন, দেশের জনগণের প্রতি আস্থা আছে। তারা আগামী সংসদ নির্বাচনে ভোট দিয়ে নৌকাকে বিজয়ী করবে। গণফোরাম সভাপতি ড. কামাল হোসেনের জোট গঠনকে স্বাগত জানালেও তারা নির্বাচন চান কিনা তা জানতে চান প্রধানমন্ত্রী। বিএনপিকে উদ্দেশ করে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বলেন, বিএনপি হুঙ্কার দিচ্ছে নির্বাচন করবে না। এটা তাদের দলের সিদ্ধান্ত। বিএনপি যদি মনে করে নির্বাচন করবে না, তাহলে করবে না। এখানে তো আমাদের বাধা দেওয়ারও কিছু নেই বা দাওয়াত দেওয়ার কিছু নেই। এটাই পরিষ্কার কথা। খালেদা জিয়া কারাগারে থাকার বিষয়ে প্রধানমন্ত্রী বলেন, বিএনপির এত নামিদামি আইনজীবী, ব্যারিস্টার অমুক-তমুক রয়েছে। তারা কেন পারল না প্রমাণ করতে যে খালেদা জিয়া নির্দোষ, তারা এতিমের টাকা নেয়নি। তাহলে এখানে আমাদের দোষ দিয়ে লাভটা কী। তবে তাদের নেত্রী বন্দী হয়ে আছেন, তাদের আন্দোলন কই? তারা আন্দোলন করুক।

সংলাপের প্রশ্নই আসে না : নির্বাচন নিয়ে সংলাপ আয়োজন ও তফসিল ঘোষণার আগে সরকারের পদত্যাগসহ বিএনপির বেশ কিছু শর্তের বিষয়ে প্রশ্নের জবাবে প্রধানমন্ত্রী বলেন, ২০১৪ সালের নির্বাচনের আগে আমরা তাদের সঙ্গে আলোচনায় বসতে চেয়েছিলাম। ফোনও করেছিলাম। তিনি ধরেননি । খালেদা জিয়ার ছেলে (আরাফাত রহমান কোকো) যখন মারা গেল, তখন গেলাম, মুখের ওপর দরজা বন্ধ করে দিল। তখন আমি সিদ্ধান্ত নিয়েছি, তাদের সঙ্গে আমি আর আলোচনায় বসব না। তাদের সঙ্গে সংলাপের প্রশ্নই আসে না।  আমারও আত্মসম্মানবোধ আছে। আমি ক্ষমতায় থাকি বা না থাকি।

ইভিএম তাড়াহুড়া করে চাপিয়ে দেওয়া যাবে না : জাতীয় নির্বাচনে ইলেকট্রনিক ভোটিং মেশিন বা ইভিএম ব্যবহার নিয়ে শেখ হাসিনা বলেন, ইভিএম পদ্ধতিতে ইলেকশন বিভিন্ন দেশেই হয়। ইভিএম দেশে নিয়ে আসার জন্য আমি সব সময় পক্ষেই ছিলাম। এখনো পক্ষে আছি। তবে এটা ঠিক, তাড়াহুড়া করে এটাকে চাপিয়ে দেওয়া যাবে না। কারণ এটা একটা প্র্যাকটিসের ব্যাপার। আর এটা আমাদের পরীক্ষামূলকভাবে দেখতে হবে। শুরু হোক। আস্তে আস্তে মানুষ দেখুক। সিটি নির্বাচনে ইভিএম ব্যবহারের প্রসঙ্গ তুলে প্রধানমন্ত্রী বলেন, সিটি করপোরেশনে কিছু কিছু জায়গায় ইভিএমে ইলেকশন হয়েছে। সব থেকে সুবিধা হলো, মানুষ টিপ দিয়ে ভোটটা দিয়ে আসছে এবং সঙ্গে সঙ্গে রেজাল্টটা পেয়ে যাচ্ছে। ইভিএমের বিরুদ্ধে বিএনপির সোচ্চার থাকার বিষয়টি তুলে ধরে প্রধানমন্ত্রী বলেন, তারা ইভিএম চায় না এ কারণে যে, তাদের কারচুপি করার একটা ভালো টেকনিক আছে। যে টেকনিক এখনো আমরা আবিষ্কার করতে পারিনি। আমাদের অনেকেই নির্বাচন পর্যবেক্ষণ করেন, কিন্তু এখনো তারা ধরতে পারেননি। তিনি বলেন, তাদের অর্থের অভাব নাই। তারা সব কিনে ফেলতে পারে। ব্যালট একটা না একটা ওখানে হাতে পায়। সঙ্গে আরও দুইটা থাকে। ওই দুটো সিল মেরে ভরে তো একটা জমা দিলে টাকা পায়।  ইভিএম হলে তো ওই কারচুরি করতে পারবে না। একটার জায়গায় দুইটা-তিনটা সিল মেরে ব্যালট বাক্স ভরতে পারবে না, অনেক কিছুই পারবে না, সে জন্যই তারা আপত্তি জানাচ্ছে।

বিএনপি অগ্রাধিকার পায়, আমি চার নম্বরে : প্রধানমন্ত্রী বলেন, আজকে আমি কিছু কিছু রিপোর্ট পড়ছিলাম। তাদের আমলে দুর্নীতি, ঘুষ নেওয়া, আন্তর্জাতিক পর্যায়ে বহু কাহিনী রয়ে গেছে। তাদের সৌভাগ্য মিডিয়া তাদের সব সময় ফেভার করে। আমি তো আপনাদের প্রত্যেকটা টেলিভিশনে হয় তিন নম্বর, নয় চার নম্বর, নয় পাঁচ নম্বর। ... সেখানে বিএনপি অগ্রাধিকার পায়। তারা পার্লামেন্টেও নেই। তারা বৈধ বিরোধী দলও নয়। যেখানে সংসদীয় গণতন্ত্র সেখানে যারা পার্লামেন্টে বিরোধী দল, তাদেরই বিরোধী দল হিসেবে গণ্য করা হয়। কিন্তু আমাদের মিডিয়ার কাছে এখনো তারাই অগ্রাধিকার পাচ্ছে।

খালেদা দ্রুত মুক্তি চাইলে রাষ্ট্রপতির কাছে ক্ষমা চাক : শেখ হাসিনা বলেন, তারা (বিএনপি) যেটা চাচ্ছে, খালেদা জিয়ার মুক্তি, তাদের তো কোর্টের মাধ্যমে আনতে হবে। আর যদি দ্রুত চান, রাষ্ট্রপতির কাছে ক্ষমা চাবে। এটাই আমাদের সংবিধানের নিয়ম। তিনি বলেন, এই মামলাটা ১০ বছর চলেছে। এ রকম একটা মামলা কি ১০ বছর চলে কখনো? আমরা যদি বিচার বিভাগের ওপর হস্তক্ষেপ করতাম বা করতে চাইতাম তাহলে কি ১০ বছর লাগত? ১৫৪ বার তারিখ পড়েছে, তিনি যানই না কোর্টে। আজকে যদি অন্য কেউ এটা করত, তাহলে কী লিখতেন আপনারা? এখানে কিছু লোক থাকবে তারা চুরি করলেও ভালো, ডাকাতি করলেও ভালো, মানুষ খুন করলেও ভালো, তাদের কোনো কিছুতেই দোষ দেখে না। আমাদের দেশে এমন কিছু শ্রেণি আছে, হাজারো অপরাধ করলেও তাদের অপরাধ হয় না। আর আমাদের দোষটা কী? আমাদের পান থেকে চুন খসতে পারবে না, সবাই ধরবে। প্রধানমন্ত্রী বলেন, খালেদা জিয়া আমার বিরুদ্ধে এক ডজনের বেশি মামলা দিয়েছিলেন। এরপর কেয়ারটেকার এসে দিল আরও চার-পাঁচটা মামলা। আমাকে চ্যালেঞ্জ দিল ওটা প্রমাণ করতে হবে। আমাকে বলল মামলাও তুলে নেই। আমি বলেছি তুলতে পারবেন না। সব তদন্ত করে রিপোর্ট দিতে হবে। সেটাই করা হয়েছে। 

ড. কামাল গং কি আদৌ নির্বাচন চান : ‘নির্বাচন না-ও হতে পারে’ গণফোরাম সভাপতি ড. কামাল হোসেনের এমন শঙ্কার প্রতিক্রিয়ায় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বলেন, তাদের কাছে আমার প্রশ্ন, ড. কামাল গংরা কি আদৌ নির্বাচন চান? বাংলাদেশের একটা শ্রেণি বসে থাকে অন্যরা ক্ষমতা পেলে তারা একটা পতাকা পায়, তাদের কদর বাড়ে। ড. কামাল হোসেনের বিষয়ে তিনি বলেন, ‘ড. কামালও তো বিনা প্রতিদ্বন্দ্বিতায় নির্বাচিত হয়েছিলেন। বঙ্গবন্ধু তাঁর আসন ছেড়ে দিয়েছিলেন বলে ক্ষমতায় আসতে পেরেছিলেন।’ তিনি বলেন, বাংলাদেশে তো দল দুটি। আওয়ামী লীগ এবং অ্যান্টি আওয়ামী লীগ। এটা ভালো যে তারা জোট করেছে, সেটা থাক। ড. কামালের পকেটে সবসময় টিকিট থাকে। যাতে কিছু একটা হলেই বিমানে উঠে বিদেশ পাড়ি দিতে পারেন। বিকল্পধারা বাংলাদেশের প্রেসিডেন্ট বদরুদ্দোজা চৌধুরীর বিষয়ে শেখ হাসিনা বলেন, খালেদা জিয়াও তাকে সম্মান দেননি। বঙ্গভবন থেকে বের করে রেললাইন দিয়ে দৌড় দেওয়ালেন। কাদের সিদ্দিকীও আমাদের সঙ্গে ছিলেন। কিন্তু কে যেন বুদ্ধি দিল, রিজাইন করে স্বতন্ত্রভাবে নির্বাচনে দাঁড়ালেন। ভাবলেন ভোট পেয়ে তিনি প্রধানমন্ত্রী হবেন, এমন স্বপ্ন দেখেছিলেন। পরে নৌকা ছেড়ে দিয়ে তিনি হেরে গেলেন। মান্না আমাদের পার্টি করতে এসেছিলেন। স্বস্তি বোধ করেননি। সারা জীবন আওয়ামী লীগের বিপক্ষে লিখেছেন। আমি বললাম এত ভালো লেখেন, আপনার লেখার হাত ভালো। এতদিন বিপক্ষে লিখেছেন এবার পক্ষে লেখেন। তিনি লিখতেই পারেন না। লিখতে বললেই মান্না জুড়ে দেন কান্না। আর আ স ম আবদুর রব ছাত্রলীগ করতেন। তিনি ছাত্রলীগ থেকে চলে গেলেন। আমরা ছাত্রবেলা থেকেই বলতাম, সময়ে নীরব-অসময়ে সরব— এই হলো আ স ম আবদুর রব। যাই হোক, তাদের নেতৃত্বে জোট হয়েছে, থাক। অন্তত কনটেস্ট হবে। কারণ দেশে তো দুটো দল— একটি হলো আওয়ামী লীগ, আরেকটি এন্টি আওয়ামী লীগ। কাজেই এন্টি আওয়ামী লীগের তো একটা প্লাটফর্ম লাগবে। প্রধানমন্ত্রী বলেন, বঙ্গবন্ধু দেশকে স্বাধীন করে দিয়ে গেলেন। তাকে হত্যা করা হলো। এ দেশে সব সম্ভব। দিনের আলোয় গ্রেনেড হামলা করা হয়েছে, গুলি করা হয়েছে, ৭৬ কেজি বোমা। বিমানের নাটবল্টুও খুলে গেছিল। তারপরও বেঁচে আছি। ’৭৫-এ আমার বাবাকে হত্যা করা হয়েছে। ১০ বছরের ছেলে রাসেলকেও হত্যা করা হয়েছে। কেন হত্যা করা হলো, যাতে বঙ্গবন্ধুর বংশের রক্ত না থাকে। অনেক ষড়যন্ত্র হয়েছে, কিন্তু কোনো ষড়যন্ত্র সফল হয়নি। আমাকেও বার বার হত্যার পরিকল্পনা করা হয়েছে। বোমা হামলা, বুলেট ও গ্রেনেড থেকে এখনো বেঁচে আছি। আর বেঁচে আছি বলেই দেশের জন্য কাজ করছি। যতদিন বাঁচব দেশের জন্য কাজ করব— এটাই আমার বাবার কাছ থেকে শিক্ষা পেয়েছি। 

একশ বছরের ডেল্টাপ্ল্যান পরিকল্পনা করেছি : ২০৪১ সালের মধ্যে বাংলাদেশকে উন্নত দেশে পরিণত করার পরিকল্পনাই শুধু নয়, আগামী একশ বছরে দেশকে এগিয়ে নিয়ে যাওয়ার পরিকল্পনা করা হয়েছে বলে জানান প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। তিনি বলেন, উন্নয়ন কাজ চলছে, চলবে। কতদূর কাজ করলাম, কতটা করতে হবে, সেটা দেখা হবে। একশ বছর পর বাংলাদেশকে আমরা কোথায় দেখতে চাই, ডেল্টা প্ল্যান ২১০০-এর মাধ্যমে সেই পরিকল্পনাও আমরা করেছি। আগামী জাতীয় নির্বাচনে আওয়ামী লীগের ইশতেহারে কী থাকবে এমন প্রশ্নের জবাবে প্রধানমন্ত্রী বলেন, আগামী নির্বাচন হবে জোটবদ্ধ। নির্বাচনী ইশতেহারে তাই জোটের দলগুলোর মতামত প্রাধান্য পাবে। আমরা এর আগে আমাদের নির্বাচনী ইশতেহারকে বলেছিলাম দিন বদলের সনদ। সেটা শেষ হওয়ার নয়। আমাদের দিন বদলের চেষ্টা অব্যাহত থাকবে। আওয়ামী লীগ সরকার ছাড়া অন্য কোনো সরকার সুদূরপ্রসারী পরিকল্পনা হাতে নিতে পারে না উল্লেখ করে প্রধানমন্ত্রী বলেন, ২০১০ সাল থেকে আমাদের উন্নয়ন পরিকল্পনা শুরু হয়েছে। ২০২১ সাল পর্যন্ত করণীয় অনেক দূর এগিয়েছে। ২০২১ সাল থেকে ২০৪১ সাল পর্যন্ত আমাদের কী করণীয়, তা প্রণয়নে আমরা কাজ শুরু করে দিয়েছি।

নৌকায় ভোট দিয়ে বিজয়ী করবে : আগামী জাতীয় সংসদ নির্বাচনে জনগণের ওপর আস্থার বিষয়ে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বলেন, জনগণের ওপর আমার বিশ্বাস আছে। আগামীতে নৌকায় ভোট দিয়ে তারা বিজয়ী করবে। তবে এটাও মনে রাখতে হবে ষড়যন্ত্রকারীরা সক্রিয়। তাদের মোকাবিলা জনগণ করবে। প্রধানমন্ত্রী বলেন, যদি আমরা আবার ক্ষমতায় আসতে পারি তাহলে আর্থ-সামাজিক উন্নয়নের যে প্রকল্পগুলো শুরু করেছি, সেগুলো শেষ করতে পারব। তিনি বলেন, সরকারে আসতে পারলে শেষ করতে পারব। না আসতে পারলে আগে তারা যা করেছে তা-ই করবে। জনগণ ভোট দিলে আছি, না দিলে নাই। কোনো আফসোস নেই। আরেক প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেন, আমরা বঙ্গবন্ধুর আত্মস্বীকৃত খুনিদের বিচার করেছি। যারা এই হত্যাকাণ্ডের পেছনে ষড়যন্ত্র করেছে তাদের বিচার করতে পারিনি। আন্তর্জাতিক পর্যায়ে অনেক তদন্ত হয়েছে। একটা সময় আসবে যখন এদেরও বিচার হবে। 

মিথ্যা ছবি দিয়ে মিয়ানমারের বিভ্রান্তি ছড়ানোর বিষয়ে প্রধানমন্ত্রী বলেন, মিয়ানমার যা করেছে, তা অত্যন্ত জঘন্য কাজ। নিজেরাই নিজেদের সম্মানটা খারাপ করেছে। আন্তর্জাতিকভাবে নিজেরাই নিজেদের অবস্থান খারাপ করেছে। তিনি বলেন, বাংলাদেশ কখনো চায়নি প্রতিবেশী দেশ মিয়ানমারের সঙ্গে কোনো সংঘাতপূর্ণ অবস্থা তৈরি হোক। রোহিঙ্গাদের ফেরত নেওয়ার ব্যাপারে আমরা সব সময় আলোচনা চালিয়ে যাচ্ছি। মিয়ানমার কখনো আপত্তি করে না। বলে নিয়ে যাবে। এটা ঠিক, বাস্তবতা হলো, তারা বলে, কিন্তু করে না। পাকিস্তানের নতুন সরকারের সঙ্গে বাংলাদেশের যোগাযোগ আছে কিনা— এ প্রসঙ্গে প্রধানমন্ত্রী বলেন, পাকিস্তানে নতুন সরকার হয়েছে। নতুন প্রধানমন্ত্রী ইমরান খান খেলা জীবনে অনেক ছক্কা মেরেছেন। এবার দেখা যাক রাজনীতিতে ছক্কা মারতে পারেন কিনা? তারা যদি আমাদের সহায়তা চায় তাহলে আমরা সহায়তা করব।

এই বিভাগের আরও খবর
শিল্প বাঁচাতে ঋণের মেয়াদ বাড়ানো যাবে
শিল্প বাঁচাতে ঋণের মেয়াদ বাড়ানো যাবে
আফগানিস্তানকে হারিয়েও অপেক্ষায় বাংলাদেশ
আফগানিস্তানকে হারিয়েও অপেক্ষায় বাংলাদেশ
বর্ধিত তাপমাত্রায় ক্ষতি ২১ হাজার কোটি টাকা
বর্ধিত তাপমাত্রায় ক্ষতি ২১ হাজার কোটি টাকা
ফের মুখোমুখি বিএসসি ও পলিটেকনিক
ফের মুখোমুখি বিএসসি ও পলিটেকনিক
এলডিসি উত্তরণ তিন বছর পেছাতে চায় সরকার
এলডিসি উত্তরণ তিন বছর পেছাতে চায় সরকার
পাঁচ ব্যাংক একীভূত করার সিদ্ধান্ত চূড়ান্ত
পাঁচ ব্যাংক একীভূত করার সিদ্ধান্ত চূড়ান্ত
প্রচারে কৌশলী ছাত্রশিবির, মাঠে ব্যস্ত ছাত্রদলসহ অন্যরা
প্রচারে কৌশলী ছাত্রশিবির, মাঠে ব্যস্ত ছাত্রদলসহ অন্যরা
জমজমাট চাকসু মনোনয়নপত্র সংগ্রহ হাজার ছাড়াল
জমজমাট চাকসু মনোনয়নপত্র সংগ্রহ হাজার ছাড়াল
ভোজ্য তেলের বাজারে অস্থিরতা
ভোজ্য তেলের বাজারে অস্থিরতা
জাপানের সহযোগিতা চাইল চেম্বার
জাপানের সহযোগিতা চাইল চেম্বার
পরিবেশ উন্নত হলে মার্কিন রপ্তানি বাড়বে
পরিবেশ উন্নত হলে মার্কিন রপ্তানি বাড়বে
সম্পর্ক হবে পারস্পরিক সম্মানের
সম্পর্ক হবে পারস্পরিক সম্মানের
সর্বশেষ খবর
আমোরিমের অধীনে ম্যানইউয়ের অবস্থা আরও খারাপ হচ্ছে : রুনি
আমোরিমের অধীনে ম্যানইউয়ের অবস্থা আরও খারাপ হচ্ছে : রুনি

১৬ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

চ্যাম্পিয়ন্স লিগে ইতিহাস গড়লেন রিয়ালের আর্জেন্টাইন তারকা
চ্যাম্পিয়ন্স লিগে ইতিহাস গড়লেন রিয়ালের আর্জেন্টাইন তারকা

৩১ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

সাতরাস্তা মোড়ে শিক্ষার্থীদের সড়ক অবরোধ প্রত্যাহার, যান চলাচল শুরু
সাতরাস্তা মোড়ে শিক্ষার্থীদের সড়ক অবরোধ প্রত্যাহার, যান চলাচল শুরু

৩২ মিনিট আগে | নগর জীবন

অস্ট্রেলীয় সাংবাদিকের যে প্রশ্নে চটে গেলেন ট্রাম্প (ভিডিও)
অস্ট্রেলীয় সাংবাদিকের যে প্রশ্নে চটে গেলেন ট্রাম্প (ভিডিও)

৩৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফেনীতে ডিপ্লোমা প্রকৌশলীদের এক ঘণ্টা সড়ক ও রেলপথ অবরোধ
ফেনীতে ডিপ্লোমা প্রকৌশলীদের এক ঘণ্টা সড়ক ও রেলপথ অবরোধ

৪২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

কুয়েত চেম্বারে বাংলাদেশের ব্যবসায়িক প্রতিনিধিদলের বিশেষ সভা
কুয়েত চেম্বারে বাংলাদেশের ব্যবসায়িক প্রতিনিধিদলের বিশেষ সভা

৫৪ মিনিট আগে | পরবাস

শ্রীলঙ্কা জিতলে বাঁচবে স্বপ্ন, হারলে কঠিন সমীকরণ বাংলাদেশের
শ্রীলঙ্কা জিতলে বাঁচবে স্বপ্ন, হারলে কঠিন সমীকরণ বাংলাদেশের

৫৯ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

একনেকে ৮৩৩৩ কোটি টাকা ব্যয়ে ১৩ প্রকল্প অনুমোদন
একনেকে ৮৩৩৩ কোটি টাকা ব্যয়ে ১৩ প্রকল্প অনুমোদন

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভ্লগার সিরাজের আয়ে পাকিস্তানের দুর্গম গ্রামে আধুনিক স্কুল
ভ্লগার সিরাজের আয়ে পাকিস্তানের দুর্গম গ্রামে আধুনিক স্কুল

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

দেশে অচলাবস্থার সৃষ্টি করতে পিআর পদ্ধতির দাবি তোলা হচ্ছে: দুদু
দেশে অচলাবস্থার সৃষ্টি করতে পিআর পদ্ধতির দাবি তোলা হচ্ছে: দুদু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জবি উপাচার্যসহ পুরো প্রশাসনের পদত্যাগের দাবিতে বিক্ষোভ শিক্ষার্থীদের
জবি উপাচার্যসহ পুরো প্রশাসনের পদত্যাগের দাবিতে বিক্ষোভ শিক্ষার্থীদের

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সিদ্ধিরগঞ্জে অস্ত্রসহ তিনজন গ্রেফতার
সিদ্ধিরগঞ্জে অস্ত্রসহ তিনজন গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ফেনীতে যুবককে পিটিয়ে হত্যার শাস্তির দাবিতে বিক্ষোভ
ফেনীতে যুবককে পিটিয়ে হত্যার শাস্তির দাবিতে বিক্ষোভ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিশ্ব র‌্যাঙ্কিংয়ে উন্নতির জন্য শাবিপ্রবির চার পদক্ষেপ
বিশ্ব র‌্যাঙ্কিংয়ে উন্নতির জন্য শাবিপ্রবির চার পদক্ষেপ

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

যাত্রাবাড়ীতে আবাসিক হোটেল মিললো মাদ্রাসা শিক্ষার্থীর মরদেহ
যাত্রাবাড়ীতে আবাসিক হোটেল মিললো মাদ্রাসা শিক্ষার্থীর মরদেহ

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ঝিনাইদহে মাছ ধরা কেন্দ্র করে সংঘর্ষে আহত ১২
ঝিনাইদহে মাছ ধরা কেন্দ্র করে সংঘর্ষে আহত ১২

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জুলাই সনদ বাস্তবায়নে ২১ সেপ্টেম্বরের মধ্যে সিদ্ধান্তে পৌঁছাতে চায় কমিশন
জুলাই সনদ বাস্তবায়নে ২১ সেপ্টেম্বরের মধ্যে সিদ্ধান্তে পৌঁছাতে চায় কমিশন

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শ্রীবরদীতে বিজিবির অভিযানে ভারতীয় মদ উদ্ধার
শ্রীবরদীতে বিজিবির অভিযানে ভারতীয় মদ উদ্ধার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

এখন আন্দোলন ডাকার মানে হলো আলোচনার টেবিলকে অসম্মান করা
এখন আন্দোলন ডাকার মানে হলো আলোচনার টেবিলকে অসম্মান করা

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

দোহায় হামলা চালানোয় নেতানিয়াহুকে শাস্তি পেতেই হবে, হুঁশিয়ারি কাতারের
দোহায় হামলা চালানোয় নেতানিয়াহুকে শাস্তি পেতেই হবে, হুঁশিয়ারি কাতারের

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নেপালে 'জেন জি' আন্দোলনে নিহতরা রাষ্ট্রীয় মর্যাদায় সমাহিত
নেপালে 'জেন জি' আন্দোলনে নিহতরা রাষ্ট্রীয় মর্যাদায় সমাহিত

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মেট্রোরেল স্টেশনে দোকান ভাড়ার বিষয়ে নতুন বার্তা
মেট্রোরেল স্টেশনে দোকান ভাড়ার বিষয়ে নতুন বার্তা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভাগ্নের বিরুদ্ধে মামাকে পিটিয়ে-কুপিয়ে হত্যার অভিযোগ
ভাগ্নের বিরুদ্ধে মামাকে পিটিয়ে-কুপিয়ে হত্যার অভিযোগ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শৈশবের ‘আলিয়া’কে জড়িয়ে ধরলেন বর্তমানের আলিয়া!
শৈশবের ‘আলিয়া’কে জড়িয়ে ধরলেন বর্তমানের আলিয়া!

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

চাকসু নির্বাচন: ছাত্রদলের আবেদনে মনোনয়নের সময় একদিন বাড়াল কমিশন
চাকসু নির্বাচন: ছাত্রদলের আবেদনে মনোনয়নের সময় একদিন বাড়াল কমিশন

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ইউক্রেনে প্রথমবারের মতো অস্ত্র বিক্রির অনুমোদন দিলেন ট্রাম্প
ইউক্রেনে প্রথমবারের মতো অস্ত্র বিক্রির অনুমোদন দিলেন ট্রাম্প

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ছয় মাসের মধ্যে সুষ্ঠু নির্বাচন করে দায়িত্ব থেকে মুক্তি চাই
ছয় মাসের মধ্যে সুষ্ঠু নির্বাচন করে দায়িত্ব থেকে মুক্তি চাই

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যে কারণে বিদ্যুৎ কেন্দ্র ঘুরতে ভালো লাগে বিল গেটসের
যে কারণে বিদ্যুৎ কেন্দ্র ঘুরতে ভালো লাগে বিল গেটসের

২ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

নতুন মামলায় আনিসুল-আমুসহ ৮ জন গ্রেফতার
নতুন মামলায় আনিসুল-আমুসহ ৮ জন গ্রেফতার

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দিনাজপুরে পলিটেকনিক শিক্ষার্থীদের রেলপথ ও সড়ক অবরোধ
দিনাজপুরে পলিটেকনিক শিক্ষার্থীদের রেলপথ ও সড়ক অবরোধ

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
বাংলাদেশ বনাম আফগানিস্তান: পরিসংখ্যানে কে এগিয়ে?
বাংলাদেশ বনাম আফগানিস্তান: পরিসংখ্যানে কে এগিয়ে?

২৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

১৭ বিয়ে কাণ্ডে বরখাস্ত হলেন সেই বন কর্মকর্তা
১৭ বিয়ে কাণ্ডে বরখাস্ত হলেন সেই বন কর্মকর্তা

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

এশিয়া কাপে থ্রিলার ম্যাচে আফগানিস্তানকে হারাল বাংলাদেশ
এশিয়া কাপে থ্রিলার ম্যাচে আফগানিস্তানকে হারাল বাংলাদেশ

১৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

যে কারণে ফিলিস্তিনকে রাষ্ট্র হিসেবে স্বীকৃতি দিচ্ছে না জাপান
যে কারণে ফিলিস্তিনকে রাষ্ট্র হিসেবে স্বীকৃতি দিচ্ছে না জাপান

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

খেলা ছিল হাতে, শেষ মুহূর্তেই ভেঙে গেল স্বপ্ন: রশিদ খান
খেলা ছিল হাতে, শেষ মুহূর্তেই ভেঙে গেল স্বপ্ন: রশিদ খান

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পাঁচ ব্যাংক একীভূত হওয়ার সিদ্ধান্ত চূড়ান্ত, বসছে প্রশাসক
পাঁচ ব্যাংক একীভূত হওয়ার সিদ্ধান্ত চূড়ান্ত, বসছে প্রশাসক

১৯ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

সুপার ফোরের আশা বাঁচাল বাংলাদেশ, তবে এখন কী সমীকরণ?
সুপার ফোরের আশা বাঁচাল বাংলাদেশ, তবে এখন কী সমীকরণ?

১৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ক্যান্সারে আক্রান্ত স্বাস্থ্য উপদেষ্টার বিদেশে চিকিৎসার বিষয়টি মানবিকভাবে দেখা উচিত
ক্যান্সারে আক্রান্ত স্বাস্থ্য উপদেষ্টার বিদেশে চিকিৎসার বিষয়টি মানবিকভাবে দেখা উচিত

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ছক্কার রাজা এখন তানজিদ হাসান তামিম
ছক্কার রাজা এখন তানজিদ হাসান তামিম

১৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভারতে গণবিক্ষোভের শঙ্কা, ১৯৭৪ পরবর্তী আন্দোলন নিয়ে গবেষণার নির্দেশ
ভারতে গণবিক্ষোভের শঙ্কা, ১৯৭৪ পরবর্তী আন্দোলন নিয়ে গবেষণার নির্দেশ

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কিছু আসনের লোভে জাতীয় স্বার্থের বাইরে গিয়ে কেউ পিআর চাইছে: সালাহউদ্দিন
কিছু আসনের লোভে জাতীয় স্বার্থের বাইরে গিয়ে কেউ পিআর চাইছে: সালাহউদ্দিন

১৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আবারও বেড়েছে স্বর্ণের দাম
আবারও বেড়েছে স্বর্ণের দাম

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঢাকার ৪ অভিজাত আবাসিক এলাকাকে ‘নীরব এলাকা’ ঘোষণা
ঢাকার ৪ অভিজাত আবাসিক এলাকাকে ‘নীরব এলাকা’ ঘোষণা

৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

চীনে আইফোন ১৭ উন্মাদনা, দাম নিয়ে কেউ ভাবছে না
চীনে আইফোন ১৭ উন্মাদনা, দাম নিয়ে কেউ ভাবছে না

২৩ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

টানা ৪ দিনের ছুটি পাচ্ছেন সরকারি চাকরিজীবীরা
টানা ৪ দিনের ছুটি পাচ্ছেন সরকারি চাকরিজীবীরা

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আওয়ামী লীগের ঝটিকা মিছিলে ককটেল বিস্ফোরণ, আটক ৬
আওয়ামী লীগের ঝটিকা মিছিলে ককটেল বিস্ফোরণ, আটক ৬

২২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

এবার এনবিআরের ৫৫৫ সহকারী রাজস্ব কর্মকর্তাকে বদলি
এবার এনবিআরের ৫৫৫ সহকারী রাজস্ব কর্মকর্তাকে বদলি

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এলডিসি থেকে উত্তরণ ৩ বছর পিছিয়ে দিতে চায় সরকার : বাণিজ্য সচিব
এলডিসি থেকে উত্তরণ ৩ বছর পিছিয়ে দিতে চায় সরকার : বাণিজ্য সচিব

২৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

স্পিনে শুরু, পেসে শেষ: কোথায় জিতল বাংলাদেশ?
স্পিনে শুরু, পেসে শেষ: কোথায় জিতল বাংলাদেশ?

১৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

দোহায় হামলা চালানোয় নেতানিয়াহুকে শাস্তি পেতেই হবে, হুঁশিয়ারি কাতারের
দোহায় হামলা চালানোয় নেতানিয়াহুকে শাস্তি পেতেই হবে, হুঁশিয়ারি কাতারের

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নব্বই দশকের আলোচিত নায়িকা বনশ্রী নিঃসঙ্গেই শেষ নিঃশ্বাস ত্যাগ করলেন
নব্বই দশকের আলোচিত নায়িকা বনশ্রী নিঃসঙ্গেই শেষ নিঃশ্বাস ত্যাগ করলেন

১০ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

সৌদি যুবরাজকে যা বললেন ইরানের প্রেসিডেন্ট
সৌদি যুবরাজকে যা বললেন ইরানের প্রেসিডেন্ট

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশের সঙ্গে সম্পর্ক বজায় রাখতে ভারত অঙ্গীকারবদ্ধ : হাইকমিশনার
বাংলাদেশের সঙ্গে সম্পর্ক বজায় রাখতে ভারত অঙ্গীকারবদ্ধ : হাইকমিশনার

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রমজানের আগেই নির্বাচন হবে : প্রধান উপদেষ্টা
রমজানের আগেই নির্বাচন হবে : প্রধান উপদেষ্টা

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইয়েমেনের বন্দরে ইসরায়েলের বিমান হামলা
ইয়েমেনের বন্দরে ইসরায়েলের বিমান হামলা

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রিয়াদে ইরানের শীর্ষ নিরাপত্তা কর্মকর্তার বৈঠক
রিয়াদে ইরানের শীর্ষ নিরাপত্তা কর্মকর্তার বৈঠক

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেশের বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভ বাড়ল
দেশের বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভ বাড়ল

১৯ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ছেলের বন্ধুরা আমাকে ‘দিদি’ বলে ডাকে: শ্রাবন্তী
ছেলের বন্ধুরা আমাকে ‘দিদি’ বলে ডাকে: শ্রাবন্তী

২২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ইসরায়েলের পরবর্তী লক্ষ্য কি তুরস্ক?
ইসরায়েলের পরবর্তী লক্ষ্য কি তুরস্ক?

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৭ সেপ্টেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৭ সেপ্টেম্বর)

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
রাজনীতিতে উত্তাপ চায় না বিএনপি
রাজনীতিতে উত্তাপ চায় না বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

বগুড়ায় হচ্ছে নদীবন্দর
বগুড়ায় হচ্ছে নদীবন্দর

নগর জীবন

এটি সরকারি স্কুল!
এটি সরকারি স্কুল!

নগর জীবন

প্রধান উপদেষ্টার অনুরোধ এবং এক-এগারোর বিস্ফোরণ
প্রধান উপদেষ্টার অনুরোধ এবং এক-এগারোর বিস্ফোরণ

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

মাঠে বিএনপিসহ অন্য দলের নেতারা
মাঠে বিএনপিসহ অন্য দলের নেতারা

নগর জীবন

বিএনপির প্রার্থী হতে চান পাঁচ নেতা
বিএনপির প্রার্থী হতে চান পাঁচ নেতা

নগর জীবন

চালের মূল্যবৃদ্ধিতে সাধন ফর্মুলা
চালের মূল্যবৃদ্ধিতে সাধন ফর্মুলা

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপির বিরুদ্ধে একটি পক্ষ ষড়যন্ত্র করছে
বিএনপির বিরুদ্ধে একটি পক্ষ ষড়যন্ত্র করছে

নগর জীবন

বেশি কষ্টে নগর দরিদ্ররা
বেশি কষ্টে নগর দরিদ্ররা

পেছনের পৃষ্ঠা

নির্বাহী আদেশে দল নিষিদ্ধ করা সমর্থন করি না
নির্বাহী আদেশে দল নিষিদ্ধ করা সমর্থন করি না

প্রথম পৃষ্ঠা

সিলেটে চোখ রাঙাচ্ছে বন্যা
সিলেটে চোখ রাঙাচ্ছে বন্যা

পেছনের পৃষ্ঠা

ব্যতিক্রমী ইকোসিস্টেম বিদ্যুৎ কেন্দ্র এলাকায়
ব্যতিক্রমী ইকোসিস্টেম বিদ্যুৎ কেন্দ্র এলাকায়

পেছনের পৃষ্ঠা

অতিরিক্ত সচিবসহ ছয়জনের বিরুদ্ধে দুদকের মামলা
অতিরিক্ত সচিবসহ ছয়জনের বিরুদ্ধে দুদকের মামলা

পেছনের পৃষ্ঠা

সৌদি যুবরাজকে যা বললেন ইরানের প্রেসিডেন্ট
সৌদি যুবরাজকে যা বললেন ইরানের প্রেসিডেন্ট

পূর্ব-পশ্চিম

কষ্টিপাথরের মূর্তিসহ আটক ২
কষ্টিপাথরের মূর্তিসহ আটক ২

দেশগ্রাম

সব প্রাথমিক বিদ্যালয়ে ধর্মীয় শিক্ষক নিয়োগ দিতে হবে
সব প্রাথমিক বিদ্যালয়ে ধর্মীয় শিক্ষক নিয়োগ দিতে হবে

নগর জীবন

ডাকসু নির্বাচন ও নেপালে সরকার পতন
ডাকসু নির্বাচন ও নেপালে সরকার পতন

সম্পাদকীয়

আওয়ামী লীগ সরকার শিক্ষাব্যবস্থা ধ্বংস করেছে
আওয়ামী লীগ সরকার শিক্ষাব্যবস্থা ধ্বংস করেছে

নগর জীবন

এনসিপি রাজশাহীর যুগ্ম সমন্বয়কের পদত্যাগ
এনসিপি রাজশাহীর যুগ্ম সমন্বয়কের পদত্যাগ

নগর জীবন

বাংলাদেশ ব্যাংকের নির্বাহী পরিচালক মেজবাউল হকের পদত্যাগ
বাংলাদেশ ব্যাংকের নির্বাহী পরিচালক মেজবাউল হকের পদত্যাগ

নগর জীবন

জাতিসংঘের সতর্কবার্তা
জাতিসংঘের সতর্কবার্তা

নগর জীবন

তিন মামলা থেকে অব্যাহতি পেলেন মেয়র ডা. শাহাদাত
তিন মামলা থেকে অব্যাহতি পেলেন মেয়র ডা. শাহাদাত

নগর জীবন

দ্বিতীয়বারের মতো মেরিনার হাতে আগা খান পদক
দ্বিতীয়বারের মতো মেরিনার হাতে আগা খান পদক

নগর জীবন

রাস্তার বেহাল দশা, জনদুর্ভোগ
রাস্তার বেহাল দশা, জনদুর্ভোগ

দেশগ্রাম

জাফলংয়ে নিখোঁজের এক সপ্তাহ পর পর্যটকের লাশ উদ্ধার
জাফলংয়ে নিখোঁজের এক সপ্তাহ পর পর্যটকের লাশ উদ্ধার

নগর জীবন

মার্কিনিদের মধ্যে বেড়েছে বিষণ্নতা
মার্কিনিদের মধ্যে বেড়েছে বিষণ্নতা

পূর্ব-পশ্চিম

শিল্পকলা একাডেমিতে নতুন মহাপরিচালক
শিল্পকলা একাডেমিতে নতুন মহাপরিচালক

নগর জীবন

গাজা সিটিতে ইসরায়েলের স্থল অভিযান, নিহত ৭৮
গাজা সিটিতে ইসরায়েলের স্থল অভিযান, নিহত ৭৮

পূর্ব-পশ্চিম

দুই ব্যবসায়ীকে জরিমানা
দুই ব্যবসায়ীকে জরিমানা

দেশগ্রাম