শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শুক্রবার, ১৪ সেপ্টেম্বর, ২০১৮ আপডেট:

দেখার কেউ নেই

দখল হয়ে যাচ্ছে ঢাকার মাঠগুলো

উত্তরার ৩ নম্বর মাঠ ফ্রেন্ডস ক্লাবের নিয়ন্ত্রণে, গুলশান ইয়ুথ ক্লাবের, বেহাল মিরপুর মাঠও
সাঈদুর রহমান রিমন
প্রিন্ট ভার্সন
দখল হয়ে যাচ্ছে ঢাকার মাঠগুলো

কার্যকর তদারকি ও নজরদারির অভাবে দখল হয়ে যাচ্ছে রাজধানীর মাঠগুলো। মাঠের জায়গা দখল করেই পাকা স্থাপনা নির্মাণ করা হয়েছে বিভিন্ন স্থানে। বাণিজ্যিক ব্যবহারের কারণে অনেক মাঠের আয়তন সংকুচিত হয়ে পড়েছে। একশ্রেণির প্রভাবশালীর জবরদখলের কারণে মাঠের ওপর স্থানীয় বাসিন্দাদের কোনো অধিকার থাকছে না। নিয়ন্ত্রকদের অনুমতি ছাড়া মাঠে খেলার সুযোগ পাচ্ছে না কেউ। এমনকি খেলার মাঠ মেলা ও সভা-সমাবেশের জন্য ভাড়া দিয়ে বাণিজ্যিক ফায়দা তুলছেন স্থানীয় প্রভাবশালীরা। মাঠ ও খোলা প্রান্তরের অভাবে তারুণ্য এখন চার দেয়ালের ড্রইংরুমে বন্দী থেকে ভিডিও গেমে আসক্ত হয়ে পড়েছে। রাজধানীর অধিকাংশ মাঠ এখন আর খেলার উপযোগী নেই। বহুবিধ বাণিজ্যিক তৎপরতায় বিপন্ন হয়ে অস্তিত্ব সংকটে রয়েছে ঢাকার মাঠগুলো। কাগজে কলমে রাজধানীর উত্তরা ৩ নম্বর সেক্টরের মাঠটি দেখভাল করার দায়িত্ব সেক্টর কল্যাণ সমিতির, কিন্তু এ মাঠ দখল করে ভাড়া দিয়ে টাকা তুলছে উত্তরা ফ্রেন্ডস ক্লাব। এলাকার শিশু-কিশোরদের টাকা দিয়ে মাঠে খেলাধুলা করতে হয় অথচ রাজউক এ বিষয়ে কিছুই জানে না। রাজউকের এ মাঠ এখন ফ্রেন্ডস ক্লাবের জন্য সোনার ডিম পাড়া হাঁস হয়ে দাঁড়িয়েছে। সেখানে ৩ নম্বর সেক্টর কল্যাণ সমিতি বা বাসিন্দাদের কোনো অনুষ্ঠান করতে হলেও ফ্রেন্ডস ক্লাবকে ভাড়া দিয়ে তবেই মাঠ ব্যবহার করা সম্ভব হয়। কল্যাণ সমিতির ভাইস প্রেসিডেন্ট দেলোয়ার হোসেন ফারুক বলেন, ‘৩ নম্বর সেক্টরের অ্যালোটিদের অনেকেই অভিযোগ করে বলেন, এ মাঠে তারা ঢুকতে পারছেন না। এমনকি তাদের সন্তানরাও খেলাধুলা করতে পারছে না। কল্যাণ সমিতির দফতর সম্পাদক নজরুল ইসলাম ভূইয়া মাহবুব জানান, রাজউকের মাঠটি দেখভালসহ যাবতীয় দায়দায়িত্ব ৩ নম্বর সেক্টর কল্যাণ সমিতির হলেও বাস্তবে কল্যাণ সমিতির নিয়ন্ত্রণে নেই এ মাঠ। সেখানে ফ্রেন্ডস ক্লাবের খবরদারিত্বেই চলে মাঠটি। মাঠ উন্নয়নের নানা পরিকল্পনা নিয়েও কল্যাণ সমিতি বার বার ফ্রেন্ডস ক্লাবের বাধার মুখে পড়েছে। অর্থের বিনিময়ে মাঠ ভাড়া দেওয়াসহ সরকারি মাঠটি নিজেদের দখলে রাখার ব্যাপারে কোনো সদুত্তর দিতে পারেনি ফ্রেন্ডস ক্লাব কর্তৃপক্ষ। রাজউকের একজন কর্মকর্তা জানান, এ মাঠটি রাজউকের সম্পদ। ৩ নম্বর সেক্টরের বাসিন্দারা এ মাঠ ব্যবহার করবেন, যাবতীয় সুযোগ-সুবিধা গ্রহণ করবেন। কিন্তু মাঠটি তো কাউকে নিজস্ব সম্পত্তির মতো ব্যবহার বা ভাড়া দেওয়ার জন্য দেওয়া হয়নি। তিনি বলেন, শিগগিরই মাঠটি অবৈধ দখলমুক্ত করে তা সর্বসাধারণের ব্যবহারের জন্য খুলে দেওয়া হবে।

গতকাল সরেজমিন খোঁজ নিয়ে দেখা যায়, উত্তরা মডেল টাউনে সরকারি জায়গায় রাজউকের গড়ে তোলা খেলার মাঠকে পুঁজি করেই চলছে ক্লাবের বাণিজ্য। সেখানে গেট বানিয়ে তালা লাগিয়ে বসানো হয়েছে নিজস্ব নিরাপত্তাকর্মী। মাঠে ঢুকতে চাইলেই মোটা অঙ্কের টাকায় সদস্য অন্তর্ভুক্ত হতে হয়, মাসে মাসে পরিশোধ করতে হয় দেড় হাজার টাকা ফি। টাকায় কেনা সদস্যপদ ছাড়া এলাকার শিশু, কিশোর, তরুণরা সে মাঠে প্রবেশ করারও সুযোগ পাচ্ছে না। তারা মাঠটি নানারকম বাণিজ্যিক কাজে ব্যবহার করছেন। স্থানীয়রা জানিয়েছেন, অনেক বছর ধরেই উত্তরা ৩ নম্বর সেক্টরের খেলার মাঠটি ‘ফ্রেন্ডস ক্লাবের’ একচ্ছত্র নিয়ন্ত্রণে রয়েছে। রাজউকের এ মাঠের জায়গা দখল করেই গড়ে তোলা হয়েছে ফ্রেন্ডস ক্লাবের আলিশান পাঁচ তলা ভবন। নিচতলায় ২১টি দোকান মোটা অঙ্কের টাকায় পজিশন আকারে বরাদ্দও দেওয়া হয়েছে। তিন তলায় ফ্রেন্ডস ক্লাব কনভেনশন সেন্টারসহ অন্যান্য তলাও বাণিজ্যিকভাবে ব্যবহার করা হচ্ছে। তারাই মাঠের চারপাশ ঘিরে নিরাপত্তা বেষ্টনী নিশ্চিত করে প্রবেশ গেট বানিয়ে তালা ঝুলিয়ে দিয়েছে।

এখন সাড়ে ৪ হাজার থেকে ৭ হাজার টাকা পর্যন্ত এককালীন জমা দিয়ে সদস্যপদ নিয়ে মাসে মাসে দিতে হয় দেড় হাজার টাকা ফি। এই মাসিক ফি বকেয়া পড়লেও সদস্যপদ স্থগিত করে মাঠের প্রবেশাধিকার রহিত করা হয়। অভিযোগ উঠেছে, অপেক্ষাকৃত বয়সী মানুষ সকাল ও সন্ধ্যয় হাঁটার সুযোগ থেকেও বঞ্চিত হচ্ছেন। তারা টাকা দিয়ে সদস্যপদ পাওয়ারও যেমন সুযোগ পাচ্ছেন না, তেমনি চারপাশের ব্যস্ততম রাস্তায় হেঁটে বেড়ানোরও সাহস পান না। কিন্তু এসব অভিযোগকে ডাহা মিথ্যা বলে দাবি করেছেন ফ্রেন্ডস ক্লাবের সিনিয়র সহসভাপতি আবুল কালাম আজাদ। তিনি বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, ‘১৯৮৬ সাল থেকে ফ্রেন্ডস ক্লাব অত্যন্ত শৃঙ্খলাপূর্ণভাবে মাঠটির তদারকি ও ব্যবস্থাপনার দায়িত্ব পালন করছে। ভবঘুরে, পাগল, নেশাখোর ও জবরদখলমুক্ত রাখার জন্যই মাঠের চারদিকে নিরাপত্তা বেস্টনীসহ গেট তৈরি হয়েছে। তবে বিকালে সব শিশু-কিশোরই মাঠে ঢুকতে পারে বলে জানান তিনি।

এলাকাবাসীর অভিযোগ, প্রবেশাধিকার সংরক্ষিত করে, এলাকার যুবকদের খেলার সুযোগ নষ্ট করে, স্থানীয় সাধারণ মানুষকে বিনোদন থেকে বঞ্চিত করার মধ্য দিয়ে সবাইকে ঘরবন্দী বানাচ্ছে ফ্রেন্ডস ক্লাব কর্তৃপক্ষ। এদিকে ফ্রেন্ডস ক্লাবের সঙ্গে জড়িত কয়েকজন পুরনো সদস্য জানান, ক্লাবের পক্ষ থেকে বাছাই করে ফুটবল ও ক্রিকেট টিমের সদস্য হিসেবে ভর্তি করা হয়। তাদের কাছ থেকেই নির্ধারিত টাকা ভর্তি ফি ও মাসিক ফি আদায় করার নিয়ম রয়েছে। এ ক্ষেত্রে তারাই প্রশিক্ষণ ও খেলাধুলার সুযোগ পান। বাকি শিশু-কিশোররা মাঠে ঢুকে হাঁটাহাঁটি করতে পারলেও কোনোরকম খেলাধুলার সুযোগ পায় না। ইদানীং মাঠের ভিতরে অবৈধ স্থাপনা গড়ে তোলার অভিযোগও করেছেন বাসিন্দারা। তারা বলেন, মাঠের কোণে ঘর তুলে, মাঠের সীমানাঘেঁষে নানা দোকান বসিয়ে বেহাল পরিবেশ সৃষ্টি করা হচ্ছে। অথচ সেখানে সেক্টর কল্যাণ সমিতি কোনো উদ্যোগ নিতে গেলেই ফ্রেন্ডস ক্লাব সরাসরি বাধা দেয়।

অভিন্ন অবস্থা গুলশান ইয়ুথ ক্লাব মাঠের : এদিকে গুলশান আবাসিক এলাকার সেন্ট্রাল পার্কসংলগ্ন বৃহত্তম মাঠটিও গুলশান ইয়ুথ ক্লাবের একচ্ছত্র নিয়ন্ত্রণে রয়েছে। রাজউক ১৯৭৭ সালে মাঠটি উন্নয়নের পরপরই ইয়ুথ ক্লাব এ মাঠে দখলদারিত্ব কায়েম করে। তারা মাঠের মূল অবকাঠামো বিনষ্ট করে নিজেদের খেয়ালখুশিমতো মাঠকে কয়েক খণ্ডে বিভক্ত করেছে। মাঠের পূর্ব-উত্তর কোণের একাংশজুড়ে নানারকম পাকা স্থাপনা নির্মাণ করে মাঠকে সংকুচিত করা হয়েছে। সেখানে নানারকম খেলনাসামগ্রী স্থাপনের মাধ্যমে বানানো হয়েছে শিশু কর্নার। মাঠের দক্ষিণ কোণে গড়ে তোলা হয়েছে ইয়ুথ ক্লাবের তিন তলা ভবন। পাশেই কিচেনরুম, আলাদা রেস্টরুমসহ ছোট-বড় বেশ কয়েকটি স্থাপনাও নির্মিত হয়েছে সেখানে। এ ব্যাপারে রাজউকের পরিকল্পনা-অনুমোদন কোনো কিছু নেওয়ার প্রয়োজনবোধও করেনি ইয়ুথ ক্লাব। পাশেই রাজউকের গুলশান সেন্ট্রাল পার্ক থাকার পরও কেন মাঠটির অবকাঠামো বিনষ্ট করে আলাদা চিত্তবিনোদনের ব্যবস্থা করতে হয়েছে— সে প্রশ্নের কোনো সদুত্তর নেই ইয়ুথ ক্লাবের। স্থানীয় বাসিন্দারা জানান, মাঠ, শিশু কর্নার ও ক্লাব ভবন ঘিরে উঁচু প্রাচীর নির্মাণের পর দুই পাশে দুটি গেট করা হয়েছে। সেখানে ক্লাবের নিজস্ব নিরাপত্তা সদস্যরা ২৪ ঘণ্টা পাহারায় থাকেন। এ মাঠের চারপাশে ৩ ফুট চওড়া যে ওয়াকওয়ে নির্মাণ করা হয়েছে সে পথ ধরে হাঁটাচলা করতে পারেন বাসিন্দারা, তবে শিশু-কিশোররা ইচ্ছা করলেও মাঠে খেলাধুলা করতে পারে না। খেলাধুলা করতে হলে ক্লাব নির্ধারিত বিভিন্ন বিভাগে ৩ হাজার থেকে ৫ হাজার টাকায় ভর্তি হতে হয়, মাসে মাসে দিতে হয় দেড় থেকে ২ হাজার টাকা ফি। খোঁজ নিয়ে জানা যায়, বছরের বিভিন্ন সময় নানারকম বাণিজ্যিক কাজে মাঠ ভাড়া দিয়ে সে টাকাও হাতিয়ে নেয় ইয়ুথ ক্লাব। গুলশানে বরাদ্দপ্রাপ্ত বাসিন্দারাও কোনো অনুষ্ঠানের জন্য ইয়ুথ ক্লাবকে চাহিদামাফিক ভাড়া দিয়ে তবেই মাঠের অংশ ব্যবহার করতে পারেন।

মিরপুর সিটি ক্লাবের মাঠ আরও বেহাল : মিরপুর-১২/বি ব্লকের সরকারি মাঠকে পুঁজি করে মিরপুরের সিটি ক্লাব বহুমুখী বাণিজ্য ফেঁদে বসেছে। সংঘবদ্ধ একটি চক্র ঐতিহ্যবাহী এ ক্লাব পরিচালনার নামে মাঠের জায়গাকে বাণিজ্য কেন্দ্র বানিয়ে পজিশন আকারে কেনাবেচা চালাচ্ছে। ক্লাবের মাঠ ব্যবহার করা হচ্ছে বাস-মিনিবাসের গ্যারেজ হিসেবে। আশপাশেই গড়ে উঠেছে ওয়ার্কশপ, ভ্রাম্যমাণ হকার্স মার্কেট। মাঠের ভিতরে সাধারণ মানুষের প্রবেশাধিকার রাখা হয়নি। সেখানে খেলাধুলায় আগ্রহী শিশু-কিশোরদের ঢুকতে হলেও প্রবেশ ফি দিয়েই ঢুকতে হয়। এ ছাড়া চাহিদামাফিক টাকা দিয়ে সদস্য হয়ে তবেই সীমিত কিছু সুযোগ-সুবিধা পাওয়া যায়। জানা গেছে, পল্লবীর বহুল আলোচিত মোল্লাহ্ পরিবারের এক প্রভাবশালী সদস্য এ ক্লাব পরিচালনা কমিটির নেতৃত্বলাভের পর থেকেই সবকিছু পাল্টে ফেলা হয়েছে। নিয়মিত সেখানে জুয়ার রমরমা বাণিজ্যও চালানো হচ্ছে বলে অভিযোগ আছে। মিরপুর ১২ নম্বর বি ব্লকে অবস্থিত অত্র এলাকার অন্যতম বড় খেলার মাঠটি দখল করেই সিটি ক্লাবের পক্ষ থেকে নিয়ম করা হয়, মাঠে ঢুকে এলাকার ছেলেদের খেলতে হলে তাদের চাহিদামাফিক টাকা দিতে হবে। খেলতে আসা শিশু-কিশোরদের জনপ্রতি ভর্তি ফি ৩ হাজার থেকে ১০ হাজার টাকা আর প্রতি মাসে বেতন বাবদ দিতে হয় ৫০০ থেকে ১ হাজার টাকা। মাঠটি নিয়ন্ত্রণের পর থেকে মাঠের তিন দিকেই গড়ে তোলা হয়েছে মার্কেট। এসব দোকানের পজিশন বরাদ্দ বাবদ হাতিয়ে নেওয়া হয়েছে লাখ লাখ টাকা। প্রতি মাসে দোকান ভাড়াই নেওয়া হয় ২০ হাজার থেকে ৮০ হাজার টাকা পর্যন্ত। মাঝে মাঝেই নানাবিধ বাণিজ্যিক কাজে দু-তিন দিনের জন্য ভাড়া দেওয়া হয় মাঠটি। ভুক্তভোগী বাসিন্দারা জানান, কিছু চিহ্নিত ব্যক্তি সিটি ক্লাবের নামে দখল করা মাঠের জায়গায় মার্কেট বানিয়ে, জুয়া চালিয়ে, গাড়ির গ্যারেজ তুলে ও ভর্তি বাণিজ্যের মাধ্যমে কোটি টাকা আয় করছেন।

এই বিভাগের আরও খবর
স্বস্তির বার্তা দিল আবহাওয়া অধিদপ্তর
স্বস্তির বার্তা দিল আবহাওয়া অধিদপ্তর
পা দিয়ে চেপে ধরে সিনহার মৃত্যু নিশ্চিত করেন প্রদীপ
পা দিয়ে চেপে ধরে সিনহার মৃত্যু নিশ্চিত করেন প্রদীপ
চুক্তি বাতিল দাবিতে বাম গণতান্ত্রিক জোটের বিক্ষোভ
চুক্তি বাতিল দাবিতে বাম গণতান্ত্রিক জোটের বিক্ষোভ
ঢাকায় ব্যস্ত ভুটানের প্রধানমন্ত্রী
ঢাকায় ব্যস্ত ভুটানের প্রধানমন্ত্রী
এভারকেয়ারে ভর্তি হলেন খালেদা জিয়া
এভারকেয়ারে ভর্তি হলেন খালেদা জিয়া
আসনের জন্য কারও সঙ্গে সমঝোতা নয়
আসনের জন্য কারও সঙ্গে সমঝোতা নয়
প্রার্থীদের বিদেশের সম্পদ বিবরণীও দিতে হবে
প্রার্থীদের বিদেশের সম্পদ বিবরণীও দিতে হবে
ভোটের আগে আইনশৃঙ্খলা অবনতির আশঙ্কা নেই
ভোটের আগে আইনশৃঙ্খলা অবনতির আশঙ্কা নেই
শাহজাহান চৌধুরীকে আইনের আওতায় আনুন : বিএনপি
শাহজাহান চৌধুরীকে আইনের আওতায় আনুন : বিএনপি
ইমামদের এই সমাজের দায়িত্ব নিতে হবে
ইমামদের এই সমাজের দায়িত্ব নিতে হবে
সুষ্ঠু নির্বাচনে ইসিকে সর্বাত্মক সহযোগিতা করা হবে
সুষ্ঠু নির্বাচনে ইসিকে সর্বাত্মক সহযোগিতা করা হবে
আনুষ্ঠানিক অভিযোগ গঠন শুনানি ৩ ও ৭ ডিসেম্বর
আনুষ্ঠানিক অভিযোগ গঠন শুনানি ৩ ও ৭ ডিসেম্বর
সর্বশেষ খবর
মোহাম্মদপুরে অপহরণ ও নির্যাতনের মামলায় গ্রেপ্তার ৯
মোহাম্মদপুরে অপহরণ ও নির্যাতনের মামলায় গ্রেপ্তার ৯

২ মিনিট আগে | নগর জীবন

অবিশ্বাস্য রেকর্ডটি শুধুই মেসির
অবিশ্বাস্য রেকর্ডটি শুধুই মেসির

৪ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

নির্বাচন পর্যন্ত এনআইডি সংশোধন বন্ধ রাখার সিদ্ধান্ত ইসির
নির্বাচন পর্যন্ত এনআইডি সংশোধন বন্ধ রাখার সিদ্ধান্ত ইসির

১১ মিনিট আগে | জাতীয়

ঝিনাইদহে উদ্ধারকৃত ১৬ ককটেল ধ্বংস করল বোম্ব ডিসপোজাল ইউনিট
ঝিনাইদহে উদ্ধারকৃত ১৬ ককটেল ধ্বংস করল বোম্ব ডিসপোজাল ইউনিট

১৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ভেনেজুয়েলায় সামরিক পদক্ষেপের বিরোধিতা করেন বেশিরভাগ আমেরিকান: জরিপ
ভেনেজুয়েলায় সামরিক পদক্ষেপের বিরোধিতা করেন বেশিরভাগ আমেরিকান: জরিপ

১৯ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জবির নারীসহ চার শিক্ষার্থীকে মারধর
জবির নারীসহ চার শিক্ষার্থীকে মারধর

৪৩ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

মেহেরপুরে অস্ত্রসহ যুবদল নেতা আটক
মেহেরপুরে অস্ত্রসহ যুবদল নেতা আটক

৪৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

‘আওয়ামী লীগের ডিজিটাল নিরাপত্তা আইন ছিল সবার সঙ্গে প্রতারণা’
‘আওয়ামী লীগের ডিজিটাল নিরাপত্তা আইন ছিল সবার সঙ্গে প্রতারণা’

৪৬ মিনিট আগে | জাতীয়

হোমনায় বসুন্ধরা ফাউন্ডেশনের ৮০তম সুদ ও সার্ভিস চার্জমুক্ত ক্ষুদ্রঋণ বিতরণ
হোমনায় বসুন্ধরা ফাউন্ডেশনের ৮০তম সুদ ও সার্ভিস চার্জমুক্ত ক্ষুদ্রঋণ বিতরণ

৫৩ মিনিট আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

দুই বছরের বিরতি শেষে পর্দায় ফিরছেন বিদ্যা সিনহা মিম
দুই বছরের বিরতি শেষে পর্দায় ফিরছেন বিদ্যা সিনহা মিম

৫৩ মিনিট আগে | শোবিজ

অভিনেত্রীর জন্য পাত্র চেয়ে শহরজুড়ে পোস্টার!
অভিনেত্রীর জন্য পাত্র চেয়ে শহরজুড়ে পোস্টার!

৫৫ মিনিট আগে | শোবিজ

‘গণতন্ত্রের চর্চা হোক ক্লাসরুম থেকে’ স্লোগানে চবি রাজনীতি বিজ্ঞান বিভাগে সিআর নির্বাচন
‘গণতন্ত্রের চর্চা হোক ক্লাসরুম থেকে’ স্লোগানে চবি রাজনীতি বিজ্ঞান বিভাগে সিআর নির্বাচন

৫৭ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

নির্বাচন ও গণভোটের বাজেট নিয়ে কোনো সমস্যা হবে না: অর্থ উপদেষ্টা
নির্বাচন ও গণভোটের বাজেট নিয়ে কোনো সমস্যা হবে না: অর্থ উপদেষ্টা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রংপুরে মাদকবিরোধী অভিযানে গ্রেপ্তার ৭
রংপুরে মাদকবিরোধী অভিযানে গ্রেপ্তার ৭

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মালয়েশিয়ায় বন্যা: শাহ আলমের আশেপাশে বেশ কয়েকটি সড়ক বন্ধ, ভ্রমণে ঝুঁকি
মালয়েশিয়ায় বন্যা: শাহ আলমের আশেপাশে বেশ কয়েকটি সড়ক বন্ধ, ভ্রমণে ঝুঁকি

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিশ্বের সবচেয়ে জনবহুল রাজধানী জাকার্তা: জাতিসংঘের প্রতিবেদন
বিশ্বের সবচেয়ে জনবহুল রাজধানী জাকার্তা: জাতিসংঘের প্রতিবেদন

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যশোরে ট্রেনে কাটা পড়ে অজ্ঞাত ব্যক্তির মৃত্যু
যশোরে ট্রেনে কাটা পড়ে অজ্ঞাত ব্যক্তির মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভূমিকম্প সচেতনতায় বসুন্ধরা শুভসংঘের লিফলেট বিতরণ
ভূমিকম্প সচেতনতায় বসুন্ধরা শুভসংঘের লিফলেট বিতরণ

১ ঘণ্টা আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

সুবিধাবঞ্চিত শিশুদের সহায়তায় গাইলেন বাপ্পা মজুমদার ও কোনাল
সুবিধাবঞ্চিত শিশুদের সহায়তায় গাইলেন বাপ্পা মজুমদার ও কোনাল

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার
বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

নবীনগরে শিক্ষার্থীদের সচেতনতায় বসুন্ধরা শুভসংঘের আলোচনা সভা
নবীনগরে শিক্ষার্থীদের সচেতনতায় বসুন্ধরা শুভসংঘের আলোচনা সভা

১ ঘণ্টা আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

নগদ টাকার লেনদেন কমাতে পারলে দুর্নীতি কমে আসবে: গভর্নর
নগদ টাকার লেনদেন কমাতে পারলে দুর্নীতি কমে আসবে: গভর্নর

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

প্রথমবারের মতো ভাড়াটিয়া-বাড়িমালিকদের নিয়ে বসছে ডিএনসিসি
প্রথমবারের মতো ভাড়াটিয়া-বাড়িমালিকদের নিয়ে বসছে ডিএনসিসি

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

অন্যস্বর টরন্টোর আয়োজনে অভিনেত্রী শান্তা ইসলামের সঙ্গে কথোপকথন
অন্যস্বর টরন্টোর আয়োজনে অভিনেত্রী শান্তা ইসলামের সঙ্গে কথোপকথন

১ ঘণ্টা আগে | পরবাস

বসুন্ধরা শুভসংঘের ভূমিকম্পে করণীয় বিষয়ে মতবিনিময় সভা
বসুন্ধরা শুভসংঘের ভূমিকম্পে করণীয় বিষয়ে মতবিনিময় সভা

১ ঘণ্টা আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

বেশ কয়েকজন কমান্ডারকে বরখাস্ত করলেন ইসরায়েলি সেনাপ্রধান
বেশ কয়েকজন কমান্ডারকে বরখাস্ত করলেন ইসরায়েলি সেনাপ্রধান

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিশ্বের সবচেয়ে ঝুঁকিপূর্ণ অঞ্চল হবে দক্ষিণ এশিয়া: বিশ্বব্যাংক
বিশ্বের সবচেয়ে ঝুঁকিপূর্ণ অঞ্চল হবে দক্ষিণ এশিয়া: বিশ্বব্যাংক

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাক্ষী না আসায় পিছিয়েছে আবু সাঈদ হত্যা মামলার শুনানি
সাক্ষী না আসায় পিছিয়েছে আবু সাঈদ হত্যা মামলার শুনানি

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতের নতুন প্রধান বিচারপতি কে এই সূর্য কান্ত?
ভারতের নতুন প্রধান বিচারপতি কে এই সূর্য কান্ত?

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রোটিয়াদের বিপক্ষে টি-টোয়েন্টি সিরিজেও অনিশ্চিত শুভমান গিল
প্রোটিয়াদের বিপক্ষে টি-টোয়েন্টি সিরিজেও অনিশ্চিত শুভমান গিল

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সর্বাধিক পঠিত
শাহজাহান চৌধুরীকে গ্রেপ্তার দাবি বিএনপির, জামায়াত বলছে বক্তব্যটি ব্যক্তিগত
শাহজাহান চৌধুরীকে গ্রেপ্তার দাবি বিএনপির, জামায়াত বলছে বক্তব্যটি ব্যক্তিগত

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

৭২ ঘণ্টার মধ্যে ‘আফটার শক’ স্বাভাবিক, গুজবে কান না দেওয়ার পরামর্শ
৭২ ঘণ্টার মধ্যে ‘আফটার শক’ স্বাভাবিক, গুজবে কান না দেওয়ার পরামর্শ

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বঙ্গোপসাগরে ঘূর্ণিঝড়ের শঙ্কা, ৪৮ ঘণ্টার মধ্যে তীব্র হতে পারে
বঙ্গোপসাগরে ঘূর্ণিঝড়ের শঙ্কা, ৪৮ ঘণ্টার মধ্যে তীব্র হতে পারে

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফাইনালে সুপার ওভারে হেরে বাংলাদেশের স্বপ্নভঙ্গ
ফাইনালে সুপার ওভারে হেরে বাংলাদেশের স্বপ্নভঙ্গ

১৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শিক্ষার্থীদের বাড়ি পৌঁছে দিতে বিভাগীয় শহরে বাস দিল জবি
শিক্ষার্থীদের বাড়ি পৌঁছে দিতে বিভাগীয় শহরে বাস দিল জবি

১৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সাদিয়া আয়মানের অভিনয়ে মুগ্ধ অনিরুদ্ধ রায়
সাদিয়া আয়মানের অভিনয়ে মুগ্ধ অনিরুদ্ধ রায়

১৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ভূমিকম্প অনিশ্চিত তাই বিদ্যালয় বন্ধের সুযোগ নেই: প্রাথমিক শিক্ষা উপদেষ্টা
ভূমিকম্প অনিশ্চিত তাই বিদ্যালয় বন্ধের সুযোগ নেই: প্রাথমিক শিক্ষা উপদেষ্টা

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দেশে কোরআন-সুন্নাহর বিপরীতে কোনো কাজ হবে না : সালাহউদ্দিন
দেশে কোরআন-সুন্নাহর বিপরীতে কোনো কাজ হবে না : সালাহউদ্দিন

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

৩০০ আসনে এনসিপির ১৪৮৪ মনোনয়ন ফরম বিক্রি
৩০০ আসনে এনসিপির ১৪৮৪ মনোনয়ন ফরম বিক্রি

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আয়কর রিটার্ন দাখিলের সময় এক মাস বাড়ালো
আয়কর রিটার্ন দাখিলের সময় এক মাস বাড়ালো

২৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

প্রথমবারের মতো ভাড়াটিয়া-বাড়িমালিকদের নিয়ে বসছে ডিএনসিসি
প্রথমবারের মতো ভাড়াটিয়া-বাড়িমালিকদের নিয়ে বসছে ডিএনসিসি

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

গাজায় ভয়ংকর কাণ্ড ঘটাচ্ছে মার্কিন ঠিকাদাররা
গাজায় ভয়ংকর কাণ্ড ঘটাচ্ছে মার্কিন ঠিকাদাররা

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কানাডা সহজ করেছে নাগরিকত্ব পাওয়ার নিয়ম
কানাডা সহজ করেছে নাগরিকত্ব পাওয়ার নিয়ম

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

খালেদা জিয়ার হাসপাতালে ভর্তির কারণ জানালেন চিকিৎসক
খালেদা জিয়ার হাসপাতালে ভর্তির কারণ জানালেন চিকিৎসক

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ই-পারিবারিক আদালত দুর্নীতি কমাবে, সময়ও বাঁচাবে: আইন উপদেষ্টা
ই-পারিবারিক আদালত দুর্নীতি কমাবে, সময়ও বাঁচাবে: আইন উপদেষ্টা

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অল্প সময়ের মধ্যে চার ভূমিকম্প কী ইঙ্গিত দিচ্ছে
অল্প সময়ের মধ্যে চার ভূমিকম্প কী ইঙ্গিত দিচ্ছে

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

খামেনিকে হত্যার চেষ্টা করছে ইসরায়েল-যুক্তরাষ্ট্র?
খামেনিকে হত্যার চেষ্টা করছে ইসরায়েল-যুক্তরাষ্ট্র?

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সস্তা অস্ত্র বদলে দিচ্ছে যুদ্ধের রূপ
সস্তা অস্ত্র বদলে দিচ্ছে যুদ্ধের রূপ

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাগেরহাটে ৩ বান্ধবীকে শ্লীলতাহানি ও একজনকে ধর্ষণের অভিযোগে মামলা
বাগেরহাটে ৩ বান্ধবীকে শ্লীলতাহানি ও একজনকে ধর্ষণের অভিযোগে মামলা

১৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

হাসিনা-কামালকে ফেরাতে ভারতকে চিঠি দেওয়া হয়েছে : পররাষ্ট্র উপদেষ্টা
হাসিনা-কামালকে ফেরাতে ভারতকে চিঠি দেওয়া হয়েছে : পররাষ্ট্র উপদেষ্টা

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ট্রাম্পের সৌদি প্রীতি, ইসরায়েল কি কোণঠাসা?
ট্রাম্পের সৌদি প্রীতি, ইসরায়েল কি কোণঠাসা?

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ে অনার্স প্রথম বর্ষে ভর্তি বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ
জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ে অনার্স প্রথম বর্ষে ভর্তি বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ

১৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বিটরুটের ১০ উপকারিতা
বিটরুটের ১০ উপকারিতা

২২ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

টাকার জন্য বিয়েতে পারফর্ম করব না: রণবীর
টাকার জন্য বিয়েতে পারফর্ম করব না: রণবীর

১৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

নিকট ভবিষ্যতে বড় ধরনের ভূমিকম্পের আশঙ্কা রয়েছে
নিকট ভবিষ্যতে বড় ধরনের ভূমিকম্পের আশঙ্কা রয়েছে

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নিয়মিত স্বাস্থ্য পরীক্ষার জন্য হাসপাতালে খালেদা জিয়া
নিয়মিত স্বাস্থ্য পরীক্ষার জন্য হাসপাতালে খালেদা জিয়া

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিএনপি ক্ষমতায় গেলে ইমাম-মুয়াজ্জিনদের ভাতা দেওয়ার পরিকল্পনা রয়েছে : তারেক রহমান
বিএনপি ক্ষমতায় গেলে ইমাম-মুয়াজ্জিনদের ভাতা দেওয়ার পরিকল্পনা রয়েছে : তারেক রহমান

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভাত রান্নার আগে যে কাজ করলে বাড়বে না সুগার
ভাত রান্নার আগে যে কাজ করলে বাড়বে না সুগার

১৩ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

বিতর্কিত উপদেষ্টারা যেন রাজনৈতিক দলের আশ্রয় না পান
বিতর্কিত উপদেষ্টারা যেন রাজনৈতিক দলের আশ্রয় না পান

১৩ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

চাপ বাড়াল যুক্তরাষ্ট্র, একাই লড়তে হবে ইউক্রেনকে!
চাপ বাড়াল যুক্তরাষ্ট্র, একাই লড়তে হবে ইউক্রেনকে!

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
ভয়ংকর ঝুঁকিতে ১৫ এলাকা
ভয়ংকর ঝুঁকিতে ১৫ এলাকা

প্রথম পৃষ্ঠা

ভোটে জোটের নতুন হিসাব
ভোটে জোটের নতুন হিসাব

প্রথম পৃষ্ঠা

বাউলশিল্পীর ফাঁসি ও মুক্তির পাল্টাপাল্টি দাবিতে সংঘর্ষ
বাউলশিল্পীর ফাঁসি ও মুক্তির পাল্টাপাল্টি দাবিতে সংঘর্ষ

পেছনের পৃষ্ঠা

সিলেটে লড়াই বিএনপি-জামায়াত
সিলেটে লড়াই বিএনপি-জামায়াত

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

ইমাম খতিব ও মুয়াজ্জিনদের জন্য সম্মানির ব্যবস্থা
ইমাম খতিব ও মুয়াজ্জিনদের জন্য সম্মানির ব্যবস্থা

প্রথম পৃষ্ঠা

পা দিয়ে চেপে ধরে সিনহার মৃত্যু নিশ্চিত করেন প্রদীপ
পা দিয়ে চেপে ধরে সিনহার মৃত্যু নিশ্চিত করেন প্রদীপ

প্রথম পৃষ্ঠা

পরিবেশবান্ধব বিদ্যুৎ সাশ্রয়ী এসি উৎপাদনে ভিসতা
পরিবেশবান্ধব বিদ্যুৎ সাশ্রয়ী এসি উৎপাদনে ভিসতা

পজিটিভ বাংলাদেশ

ফেসবুকে পরিচয় ভালোবাসার টানে চীনের যুবক মুন্সিগঞ্জে
ফেসবুকে পরিচয় ভালোবাসার টানে চীনের যুবক মুন্সিগঞ্জে

পেছনের পৃষ্ঠা

শিল্পে গ্যাসের দাম বেড়েছে ৮৩ শতাংশ, চ্যালেঞ্জ কৃষিতে
শিল্পে গ্যাসের দাম বেড়েছে ৮৩ শতাংশ, চ্যালেঞ্জ কৃষিতে

প্রথম পৃষ্ঠা

শীত বিনোদন কেন হারিয়ে যাচ্ছে
শীত বিনোদন কেন হারিয়ে যাচ্ছে

শোবিজ

ভূমিকম্পের ভয়াবহতা নিয়ে সেরা ৫ চলচ্চিত্র
ভূমিকম্পের ভয়াবহতা নিয়ে সেরা ৫ চলচ্চিত্র

শোবিজ

শাহজাহান চৌধুরীকে আইনের আওতায় আনুন : বিএনপি
শাহজাহান চৌধুরীকে আইনের আওতায় আনুন : বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

স্বস্তির বার্তা দিল আবহাওয়া অধিদপ্তর
স্বস্তির বার্তা দিল আবহাওয়া অধিদপ্তর

প্রথম পৃষ্ঠা

এভারকেয়ারে ভর্তি হলেন খালেদা জিয়া
এভারকেয়ারে ভর্তি হলেন খালেদা জিয়া

প্রথম পৃষ্ঠা

সুষ্ঠু নির্বাচনে ইসিকে সর্বাত্মক সহযোগিতা করা হবে
সুষ্ঠু নির্বাচনে ইসিকে সর্বাত্মক সহযোগিতা করা হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

টি-২০ স্কোয়াডে নতুন মুখ অঙ্কন, স্কোয়াডে নেই তাসকিন শামীম
টি-২০ স্কোয়াডে নতুন মুখ অঙ্কন, স্কোয়াডে নেই তাসকিন শামীম

মাঠে ময়দানে

সালমার ‘বন্ধু কী মন্ত্রণা জানে রে’
সালমার ‘বন্ধু কী মন্ত্রণা জানে রে’

শোবিজ

আসনের জন্য কারও সঙ্গে সমঝোতা নয়
আসনের জন্য কারও সঙ্গে সমঝোতা নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

ইলেকট্রনিকস বাজারে স্মার্ট প্রযুক্তির চাহিদা দ্রুত বাড়ছে
ইলেকট্রনিকস বাজারে স্মার্ট প্রযুক্তির চাহিদা দ্রুত বাড়ছে

পজিটিভ বাংলাদেশ

‘স্মার্ট বাংলাদেশ’ প্রযুক্তিভিত্তিক নতুন অর্থনীতির ভিত্তি
‘স্মার্ট বাংলাদেশ’ প্রযুক্তিভিত্তিক নতুন অর্থনীতির ভিত্তি

পজিটিভ বাংলাদেশ

মুশফিকের টেস্টে তাইজুলের রেকর্ড
মুশফিকের টেস্টে তাইজুলের রেকর্ড

মাঠে ময়দানে

স্মার্ট হোম অ্যাপ্লায়েন্সে জীবনযাত্রায় বৈপ্লবিক পরিবর্তন
স্মার্ট হোম অ্যাপ্লায়েন্সে জীবনযাত্রায় বৈপ্লবিক পরিবর্তন

পজিটিভ বাংলাদেশ

স্মার্ট প্রযুক্তিতে বদলে যাচ্ছে জীবনযাত্রা
স্মার্ট প্রযুক্তিতে বদলে যাচ্ছে জীবনযাত্রা

পজিটিভ বাংলাদেশ

আতঙ্কে মানুষ প্রস্তুতিহীন সরকার
আতঙ্কে মানুষ প্রস্তুতিহীন সরকার

প্রথম পৃষ্ঠা

মুথুসামি-জ্যানসনের দাপটে বড় সংগ্রহ দক্ষিণ আফ্রিকা
মুথুসামি-জ্যানসনের দাপটে বড় সংগ্রহ দক্ষিণ আফ্রিকা

মাঠে ময়দানে

ফাইনালে ওঠা হলো না
ফাইনালে ওঠা হলো না

মাঠে ময়দানে

বিতর্কিত উপদেষ্টারা যেন রাজনৈতিক দলের আশ্রয় না পান
বিতর্কিত উপদেষ্টারা যেন রাজনৈতিক দলের আশ্রয় না পান

প্রথম পৃষ্ঠা

ছোটপর্দায় প্রসেনজিৎ
ছোটপর্দায় প্রসেনজিৎ

শোবিজ

ন্যু ক্যাম্পে ফেরার ম্যাচে বার্সার গোল উৎসব
ন্যু ক্যাম্পে ফেরার ম্যাচে বার্সার গোল উৎসব

মাঠে ময়দানে