শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শুক্রবার, ১৪ সেপ্টেম্বর, ২০১৮ আপডেট:

দেখার কেউ নেই

দখল হয়ে যাচ্ছে ঢাকার মাঠগুলো

উত্তরার ৩ নম্বর মাঠ ফ্রেন্ডস ক্লাবের নিয়ন্ত্রণে, গুলশান ইয়ুথ ক্লাবের, বেহাল মিরপুর মাঠও
সাঈদুর রহমান রিমন
প্রিন্ট ভার্সন
দখল হয়ে যাচ্ছে ঢাকার মাঠগুলো

কার্যকর তদারকি ও নজরদারির অভাবে দখল হয়ে যাচ্ছে রাজধানীর মাঠগুলো। মাঠের জায়গা দখল করেই পাকা স্থাপনা নির্মাণ করা হয়েছে বিভিন্ন স্থানে। বাণিজ্যিক ব্যবহারের কারণে অনেক মাঠের আয়তন সংকুচিত হয়ে পড়েছে। একশ্রেণির প্রভাবশালীর জবরদখলের কারণে মাঠের ওপর স্থানীয় বাসিন্দাদের কোনো অধিকার থাকছে না। নিয়ন্ত্রকদের অনুমতি ছাড়া মাঠে খেলার সুযোগ পাচ্ছে না কেউ। এমনকি খেলার মাঠ মেলা ও সভা-সমাবেশের জন্য ভাড়া দিয়ে বাণিজ্যিক ফায়দা তুলছেন স্থানীয় প্রভাবশালীরা। মাঠ ও খোলা প্রান্তরের অভাবে তারুণ্য এখন চার দেয়ালের ড্রইংরুমে বন্দী থেকে ভিডিও গেমে আসক্ত হয়ে পড়েছে। রাজধানীর অধিকাংশ মাঠ এখন আর খেলার উপযোগী নেই। বহুবিধ বাণিজ্যিক তৎপরতায় বিপন্ন হয়ে অস্তিত্ব সংকটে রয়েছে ঢাকার মাঠগুলো। কাগজে কলমে রাজধানীর উত্তরা ৩ নম্বর সেক্টরের মাঠটি দেখভাল করার দায়িত্ব সেক্টর কল্যাণ সমিতির, কিন্তু এ মাঠ দখল করে ভাড়া দিয়ে টাকা তুলছে উত্তরা ফ্রেন্ডস ক্লাব। এলাকার শিশু-কিশোরদের টাকা দিয়ে মাঠে খেলাধুলা করতে হয় অথচ রাজউক এ বিষয়ে কিছুই জানে না। রাজউকের এ মাঠ এখন ফ্রেন্ডস ক্লাবের জন্য সোনার ডিম পাড়া হাঁস হয়ে দাঁড়িয়েছে। সেখানে ৩ নম্বর সেক্টর কল্যাণ সমিতি বা বাসিন্দাদের কোনো অনুষ্ঠান করতে হলেও ফ্রেন্ডস ক্লাবকে ভাড়া দিয়ে তবেই মাঠ ব্যবহার করা সম্ভব হয়। কল্যাণ সমিতির ভাইস প্রেসিডেন্ট দেলোয়ার হোসেন ফারুক বলেন, ‘৩ নম্বর সেক্টরের অ্যালোটিদের অনেকেই অভিযোগ করে বলেন, এ মাঠে তারা ঢুকতে পারছেন না। এমনকি তাদের সন্তানরাও খেলাধুলা করতে পারছে না। কল্যাণ সমিতির দফতর সম্পাদক নজরুল ইসলাম ভূইয়া মাহবুব জানান, রাজউকের মাঠটি দেখভালসহ যাবতীয় দায়দায়িত্ব ৩ নম্বর সেক্টর কল্যাণ সমিতির হলেও বাস্তবে কল্যাণ সমিতির নিয়ন্ত্রণে নেই এ মাঠ। সেখানে ফ্রেন্ডস ক্লাবের খবরদারিত্বেই চলে মাঠটি। মাঠ উন্নয়নের নানা পরিকল্পনা নিয়েও কল্যাণ সমিতি বার বার ফ্রেন্ডস ক্লাবের বাধার মুখে পড়েছে। অর্থের বিনিময়ে মাঠ ভাড়া দেওয়াসহ সরকারি মাঠটি নিজেদের দখলে রাখার ব্যাপারে কোনো সদুত্তর দিতে পারেনি ফ্রেন্ডস ক্লাব কর্তৃপক্ষ। রাজউকের একজন কর্মকর্তা জানান, এ মাঠটি রাজউকের সম্পদ। ৩ নম্বর সেক্টরের বাসিন্দারা এ মাঠ ব্যবহার করবেন, যাবতীয় সুযোগ-সুবিধা গ্রহণ করবেন। কিন্তু মাঠটি তো কাউকে নিজস্ব সম্পত্তির মতো ব্যবহার বা ভাড়া দেওয়ার জন্য দেওয়া হয়নি। তিনি বলেন, শিগগিরই মাঠটি অবৈধ দখলমুক্ত করে তা সর্বসাধারণের ব্যবহারের জন্য খুলে দেওয়া হবে।

গতকাল সরেজমিন খোঁজ নিয়ে দেখা যায়, উত্তরা মডেল টাউনে সরকারি জায়গায় রাজউকের গড়ে তোলা খেলার মাঠকে পুঁজি করেই চলছে ক্লাবের বাণিজ্য। সেখানে গেট বানিয়ে তালা লাগিয়ে বসানো হয়েছে নিজস্ব নিরাপত্তাকর্মী। মাঠে ঢুকতে চাইলেই মোটা অঙ্কের টাকায় সদস্য অন্তর্ভুক্ত হতে হয়, মাসে মাসে পরিশোধ করতে হয় দেড় হাজার টাকা ফি। টাকায় কেনা সদস্যপদ ছাড়া এলাকার শিশু, কিশোর, তরুণরা সে মাঠে প্রবেশ করারও সুযোগ পাচ্ছে না। তারা মাঠটি নানারকম বাণিজ্যিক কাজে ব্যবহার করছেন। স্থানীয়রা জানিয়েছেন, অনেক বছর ধরেই উত্তরা ৩ নম্বর সেক্টরের খেলার মাঠটি ‘ফ্রেন্ডস ক্লাবের’ একচ্ছত্র নিয়ন্ত্রণে রয়েছে। রাজউকের এ মাঠের জায়গা দখল করেই গড়ে তোলা হয়েছে ফ্রেন্ডস ক্লাবের আলিশান পাঁচ তলা ভবন। নিচতলায় ২১টি দোকান মোটা অঙ্কের টাকায় পজিশন আকারে বরাদ্দও দেওয়া হয়েছে। তিন তলায় ফ্রেন্ডস ক্লাব কনভেনশন সেন্টারসহ অন্যান্য তলাও বাণিজ্যিকভাবে ব্যবহার করা হচ্ছে। তারাই মাঠের চারপাশ ঘিরে নিরাপত্তা বেষ্টনী নিশ্চিত করে প্রবেশ গেট বানিয়ে তালা ঝুলিয়ে দিয়েছে।

এখন সাড়ে ৪ হাজার থেকে ৭ হাজার টাকা পর্যন্ত এককালীন জমা দিয়ে সদস্যপদ নিয়ে মাসে মাসে দিতে হয় দেড় হাজার টাকা ফি। এই মাসিক ফি বকেয়া পড়লেও সদস্যপদ স্থগিত করে মাঠের প্রবেশাধিকার রহিত করা হয়। অভিযোগ উঠেছে, অপেক্ষাকৃত বয়সী মানুষ সকাল ও সন্ধ্যয় হাঁটার সুযোগ থেকেও বঞ্চিত হচ্ছেন। তারা টাকা দিয়ে সদস্যপদ পাওয়ারও যেমন সুযোগ পাচ্ছেন না, তেমনি চারপাশের ব্যস্ততম রাস্তায় হেঁটে বেড়ানোরও সাহস পান না। কিন্তু এসব অভিযোগকে ডাহা মিথ্যা বলে দাবি করেছেন ফ্রেন্ডস ক্লাবের সিনিয়র সহসভাপতি আবুল কালাম আজাদ। তিনি বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, ‘১৯৮৬ সাল থেকে ফ্রেন্ডস ক্লাব অত্যন্ত শৃঙ্খলাপূর্ণভাবে মাঠটির তদারকি ও ব্যবস্থাপনার দায়িত্ব পালন করছে। ভবঘুরে, পাগল, নেশাখোর ও জবরদখলমুক্ত রাখার জন্যই মাঠের চারদিকে নিরাপত্তা বেস্টনীসহ গেট তৈরি হয়েছে। তবে বিকালে সব শিশু-কিশোরই মাঠে ঢুকতে পারে বলে জানান তিনি।

এলাকাবাসীর অভিযোগ, প্রবেশাধিকার সংরক্ষিত করে, এলাকার যুবকদের খেলার সুযোগ নষ্ট করে, স্থানীয় সাধারণ মানুষকে বিনোদন থেকে বঞ্চিত করার মধ্য দিয়ে সবাইকে ঘরবন্দী বানাচ্ছে ফ্রেন্ডস ক্লাব কর্তৃপক্ষ। এদিকে ফ্রেন্ডস ক্লাবের সঙ্গে জড়িত কয়েকজন পুরনো সদস্য জানান, ক্লাবের পক্ষ থেকে বাছাই করে ফুটবল ও ক্রিকেট টিমের সদস্য হিসেবে ভর্তি করা হয়। তাদের কাছ থেকেই নির্ধারিত টাকা ভর্তি ফি ও মাসিক ফি আদায় করার নিয়ম রয়েছে। এ ক্ষেত্রে তারাই প্রশিক্ষণ ও খেলাধুলার সুযোগ পান। বাকি শিশু-কিশোররা মাঠে ঢুকে হাঁটাহাঁটি করতে পারলেও কোনোরকম খেলাধুলার সুযোগ পায় না। ইদানীং মাঠের ভিতরে অবৈধ স্থাপনা গড়ে তোলার অভিযোগও করেছেন বাসিন্দারা। তারা বলেন, মাঠের কোণে ঘর তুলে, মাঠের সীমানাঘেঁষে নানা দোকান বসিয়ে বেহাল পরিবেশ সৃষ্টি করা হচ্ছে। অথচ সেখানে সেক্টর কল্যাণ সমিতি কোনো উদ্যোগ নিতে গেলেই ফ্রেন্ডস ক্লাব সরাসরি বাধা দেয়।

অভিন্ন অবস্থা গুলশান ইয়ুথ ক্লাব মাঠের : এদিকে গুলশান আবাসিক এলাকার সেন্ট্রাল পার্কসংলগ্ন বৃহত্তম মাঠটিও গুলশান ইয়ুথ ক্লাবের একচ্ছত্র নিয়ন্ত্রণে রয়েছে। রাজউক ১৯৭৭ সালে মাঠটি উন্নয়নের পরপরই ইয়ুথ ক্লাব এ মাঠে দখলদারিত্ব কায়েম করে। তারা মাঠের মূল অবকাঠামো বিনষ্ট করে নিজেদের খেয়ালখুশিমতো মাঠকে কয়েক খণ্ডে বিভক্ত করেছে। মাঠের পূর্ব-উত্তর কোণের একাংশজুড়ে নানারকম পাকা স্থাপনা নির্মাণ করে মাঠকে সংকুচিত করা হয়েছে। সেখানে নানারকম খেলনাসামগ্রী স্থাপনের মাধ্যমে বানানো হয়েছে শিশু কর্নার। মাঠের দক্ষিণ কোণে গড়ে তোলা হয়েছে ইয়ুথ ক্লাবের তিন তলা ভবন। পাশেই কিচেনরুম, আলাদা রেস্টরুমসহ ছোট-বড় বেশ কয়েকটি স্থাপনাও নির্মিত হয়েছে সেখানে। এ ব্যাপারে রাজউকের পরিকল্পনা-অনুমোদন কোনো কিছু নেওয়ার প্রয়োজনবোধও করেনি ইয়ুথ ক্লাব। পাশেই রাজউকের গুলশান সেন্ট্রাল পার্ক থাকার পরও কেন মাঠটির অবকাঠামো বিনষ্ট করে আলাদা চিত্তবিনোদনের ব্যবস্থা করতে হয়েছে— সে প্রশ্নের কোনো সদুত্তর নেই ইয়ুথ ক্লাবের। স্থানীয় বাসিন্দারা জানান, মাঠ, শিশু কর্নার ও ক্লাব ভবন ঘিরে উঁচু প্রাচীর নির্মাণের পর দুই পাশে দুটি গেট করা হয়েছে। সেখানে ক্লাবের নিজস্ব নিরাপত্তা সদস্যরা ২৪ ঘণ্টা পাহারায় থাকেন। এ মাঠের চারপাশে ৩ ফুট চওড়া যে ওয়াকওয়ে নির্মাণ করা হয়েছে সে পথ ধরে হাঁটাচলা করতে পারেন বাসিন্দারা, তবে শিশু-কিশোররা ইচ্ছা করলেও মাঠে খেলাধুলা করতে পারে না। খেলাধুলা করতে হলে ক্লাব নির্ধারিত বিভিন্ন বিভাগে ৩ হাজার থেকে ৫ হাজার টাকায় ভর্তি হতে হয়, মাসে মাসে দিতে হয় দেড় থেকে ২ হাজার টাকা ফি। খোঁজ নিয়ে জানা যায়, বছরের বিভিন্ন সময় নানারকম বাণিজ্যিক কাজে মাঠ ভাড়া দিয়ে সে টাকাও হাতিয়ে নেয় ইয়ুথ ক্লাব। গুলশানে বরাদ্দপ্রাপ্ত বাসিন্দারাও কোনো অনুষ্ঠানের জন্য ইয়ুথ ক্লাবকে চাহিদামাফিক ভাড়া দিয়ে তবেই মাঠের অংশ ব্যবহার করতে পারেন।

মিরপুর সিটি ক্লাবের মাঠ আরও বেহাল : মিরপুর-১২/বি ব্লকের সরকারি মাঠকে পুঁজি করে মিরপুরের সিটি ক্লাব বহুমুখী বাণিজ্য ফেঁদে বসেছে। সংঘবদ্ধ একটি চক্র ঐতিহ্যবাহী এ ক্লাব পরিচালনার নামে মাঠের জায়গাকে বাণিজ্য কেন্দ্র বানিয়ে পজিশন আকারে কেনাবেচা চালাচ্ছে। ক্লাবের মাঠ ব্যবহার করা হচ্ছে বাস-মিনিবাসের গ্যারেজ হিসেবে। আশপাশেই গড়ে উঠেছে ওয়ার্কশপ, ভ্রাম্যমাণ হকার্স মার্কেট। মাঠের ভিতরে সাধারণ মানুষের প্রবেশাধিকার রাখা হয়নি। সেখানে খেলাধুলায় আগ্রহী শিশু-কিশোরদের ঢুকতে হলেও প্রবেশ ফি দিয়েই ঢুকতে হয়। এ ছাড়া চাহিদামাফিক টাকা দিয়ে সদস্য হয়ে তবেই সীমিত কিছু সুযোগ-সুবিধা পাওয়া যায়। জানা গেছে, পল্লবীর বহুল আলোচিত মোল্লাহ্ পরিবারের এক প্রভাবশালী সদস্য এ ক্লাব পরিচালনা কমিটির নেতৃত্বলাভের পর থেকেই সবকিছু পাল্টে ফেলা হয়েছে। নিয়মিত সেখানে জুয়ার রমরমা বাণিজ্যও চালানো হচ্ছে বলে অভিযোগ আছে। মিরপুর ১২ নম্বর বি ব্লকে অবস্থিত অত্র এলাকার অন্যতম বড় খেলার মাঠটি দখল করেই সিটি ক্লাবের পক্ষ থেকে নিয়ম করা হয়, মাঠে ঢুকে এলাকার ছেলেদের খেলতে হলে তাদের চাহিদামাফিক টাকা দিতে হবে। খেলতে আসা শিশু-কিশোরদের জনপ্রতি ভর্তি ফি ৩ হাজার থেকে ১০ হাজার টাকা আর প্রতি মাসে বেতন বাবদ দিতে হয় ৫০০ থেকে ১ হাজার টাকা। মাঠটি নিয়ন্ত্রণের পর থেকে মাঠের তিন দিকেই গড়ে তোলা হয়েছে মার্কেট। এসব দোকানের পজিশন বরাদ্দ বাবদ হাতিয়ে নেওয়া হয়েছে লাখ লাখ টাকা। প্রতি মাসে দোকান ভাড়াই নেওয়া হয় ২০ হাজার থেকে ৮০ হাজার টাকা পর্যন্ত। মাঝে মাঝেই নানাবিধ বাণিজ্যিক কাজে দু-তিন দিনের জন্য ভাড়া দেওয়া হয় মাঠটি। ভুক্তভোগী বাসিন্দারা জানান, কিছু চিহ্নিত ব্যক্তি সিটি ক্লাবের নামে দখল করা মাঠের জায়গায় মার্কেট বানিয়ে, জুয়া চালিয়ে, গাড়ির গ্যারেজ তুলে ও ভর্তি বাণিজ্যের মাধ্যমে কোটি টাকা আয় করছেন।

এই বিভাগের আরও খবর
সেনাপ্রধানের সঙ্গে ইইউ রাষ্ট্রদূতের সৌজন্য সাক্ষাৎ
সেনাপ্রধানের সঙ্গে ইইউ রাষ্ট্রদূতের সৌজন্য সাক্ষাৎ
দ্বিতীয় দিনেও নির্বাচন অফিসে অবস্থান ধর্মঘট
দ্বিতীয় দিনেও নির্বাচন অফিসে অবস্থান ধর্মঘট
ভোট দিতে পারবেন না শেখ হাসিনাসহ পরিবারের কেউ
ভোট দিতে পারবেন না শেখ হাসিনাসহ পরিবারের কেউ
এলডিসি ইস্যুতে সময়সীমা বেঁধে দিয়ে জাতিসংঘের চিঠি
এলডিসি ইস্যুতে সময়সীমা বেঁধে দিয়ে জাতিসংঘের চিঠি
ব্যাংক ৩০০ কোটি টাকা পর্যন্ত ঋণ পুনঃতফসিল করতে পারবে
ব্যাংক ৩০০ কোটি টাকা পর্যন্ত ঋণ পুনঃতফসিল করতে পারবে
অভিন্ন দাবিতে জামায়াতসহ সাত দলের বিক্ষোভ আজ
অভিন্ন দাবিতে জামায়াতসহ সাত দলের বিক্ষোভ আজ
ইতিহাসে কোনো দিন এরকম কাজ হয়নি
ইতিহাসে কোনো দিন এরকম কাজ হয়নি
নির্বাচনে অনীহা থেকেই তাদের কর্মসূচি
নির্বাচনে অনীহা থেকেই তাদের কর্মসূচি
সব প্রকল্পের টেন্ডার হবে অনলাইনে
সব প্রকল্পের টেন্ডার হবে অনলাইনে
বাংলাদেশ থেকে সস্তায় ইলিশ গেল ভারতে!
বাংলাদেশ থেকে সস্তায় ইলিশ গেল ভারতে!
দুর্গাপূজা ঘিরে অপচেষ্টার বিরুদ্ধে সতর্ক থাকুন
দুর্গাপূজা ঘিরে অপচেষ্টার বিরুদ্ধে সতর্ক থাকুন
শহীদদের বিতর্কিত করার চেষ্টার অভিযোগে প্রথম আলোয় আগুন
শহীদদের বিতর্কিত করার চেষ্টার অভিযোগে প্রথম আলোয় আগুন
সর্বশেষ খবর
শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে টস জিতে ব্যাটিংয়ে আফগানিস্তান
শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে টস জিতে ব্যাটিংয়ে আফগানিস্তান

এই মাত্র | মাঠে ময়দানে

জাপানের প্রথম মহিলা প্রধানমন্ত্রী হতে পারেন তাকাইচি
জাপানের প্রথম মহিলা প্রধানমন্ত্রী হতে পারেন তাকাইচি

১ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশ বিমান বাহিনীর আন্তঃঘাঁটি বাস্কেটবল প্রতিযোগিতা সমাপ্ত
বাংলাদেশ বিমান বাহিনীর আন্তঃঘাঁটি বাস্কেটবল প্রতিযোগিতা সমাপ্ত

৬ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

শেরপুরে পাহাড়ি ঢলে ঝিনাইগাতীর মহারশি নদীর পানি বিপদসীমার ওপর
শেরপুরে পাহাড়ি ঢলে ঝিনাইগাতীর মহারশি নদীর পানি বিপদসীমার ওপর

১৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বগুড়ায় অগ্নিকাণ্ডে ক্ষতিগ্রস্ত ৩টি পরিবারের পাশে তারেক রহমান
বগুড়ায় অগ্নিকাণ্ডে ক্ষতিগ্রস্ত ৩টি পরিবারের পাশে তারেক রহমান

১৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ক্লিন সিটি গড়তে নতুন ল্যান্ডফিল্ড কেনা হবে: মেয়র
ক্লিন সিটি গড়তে নতুন ল্যান্ডফিল্ড কেনা হবে: মেয়র

২০ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

আলোচনা ছাড়া কর্মসূচি গণতন্ত্রের জন্য শুভ নয় : মির্জা ফখরুল
আলোচনা ছাড়া কর্মসূচি গণতন্ত্রের জন্য শুভ নয় : মির্জা ফখরুল

২০ মিনিট আগে | রাজনীতি

বাসের ধাক্কায় দুই মোটরসাইকেল আরোহী নিহত
বাসের ধাক্কায় দুই মোটরসাইকেল আরোহী নিহত

২৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ঝুঁকিপূর্ণ জনগোষ্ঠীর সহায়তায় জলবায়ু অর্থায়ন ন্যায্যভাবে বণ্টন করতে হবে: পরিবেশ উপদেষ্টা
ঝুঁকিপূর্ণ জনগোষ্ঠীর সহায়তায় জলবায়ু অর্থায়ন ন্যায্যভাবে বণ্টন করতে হবে: পরিবেশ উপদেষ্টা

৩৫ মিনিট আগে | জাতীয়

বলিভিয়ায় বাল্যবিবাহ বন্ধে আইন পাস
বলিভিয়ায় বাল্যবিবাহ বন্ধে আইন পাস

৩৬ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিদ্যালয়ে ঘুষকাণ্ড: অফিস সহায়ককে বের করে দেওয়ার অভিযোগ প্রধান শিক্ষকের বিরুদ্ধে
বিদ্যালয়ে ঘুষকাণ্ড: অফিস সহায়ককে বের করে দেওয়ার অভিযোগ প্রধান শিক্ষকের বিরুদ্ধে

৩৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

রাকসু-চাকসু নির্বাচন ভালোভাবে হবে, উদ্বেগ নেই: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
রাকসু-চাকসু নির্বাচন ভালোভাবে হবে, উদ্বেগ নেই: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

৪৫ মিনিট আগে | জাতীয়

২০২৬ সালের অমর একুশে বইমেলা শুরু ১৭ ডিসেম্বর
২০২৬ সালের অমর একুশে বইমেলা শুরু ১৭ ডিসেম্বর

৪৬ মিনিট আগে | জাতীয়

ভারতে গেল মাত্র ৫৬.২৫ মেট্রিকটন ইলিশ
ভারতে গেল মাত্র ৫৬.২৫ মেট্রিকটন ইলিশ

৫১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

কলাপাড়ায় জেলা প্রশাসকের মতবিনিময়
কলাপাড়ায় জেলা প্রশাসকের মতবিনিময়

৫৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সাজেকের আহতরা চমেকে, রিংকির লাশ নিজ গ্রামে গেল এয়ার অ্যাম্বুলেন্সে
সাজেকের আহতরা চমেকে, রিংকির লাশ নিজ গ্রামে গেল এয়ার অ্যাম্বুলেন্সে

৫৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বগুড়ায় খাবার অযোগ্য বিট লবণ জব্দ, লাখ টাকা জরিমানা
বগুড়ায় খাবার অযোগ্য বিট লবণ জব্দ, লাখ টাকা জরিমানা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শ্রীলঙ্কা বনাম আফগানিস্তান: ব্যাটিং-বোলিংয়ে কে এগিয়ে?
শ্রীলঙ্কা বনাম আফগানিস্তান: ব্যাটিং-বোলিংয়ে কে এগিয়ে?

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ডাসারে অবৈধ বালু উত্তোলনে ভ্রাম্যমাণ আদালতের অভিযান
ডাসারে অবৈধ বালু উত্তোলনে ভ্রাম্যমাণ আদালতের অভিযান

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শ্রীপুরে উপজেলা আন্তঃস্কুল ফুটবল টুর্নামেন্টের ফাইনাল অনুষ্ঠিত
শ্রীপুরে উপজেলা আন্তঃস্কুল ফুটবল টুর্নামেন্টের ফাইনাল অনুষ্ঠিত

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ফিলিস্তিনপন্থী নেতা মাহমুদ খলিলকে আলজেরিয়া অথবা সিরিয়াতে প্রত্যাবর্তনের নির্দেশ
ফিলিস্তিনপন্থী নেতা মাহমুদ খলিলকে আলজেরিয়া অথবা সিরিয়াতে প্রত্যাবর্তনের নির্দেশ

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জুলাই সনদের আইনিভিত্তি ব্যতীত নির্বাচন শহীদের রক্তের সাথে বেঈমানি: রাশেদ প্রধান
জুলাই সনদের আইনিভিত্তি ব্যতীত নির্বাচন শহীদের রক্তের সাথে বেঈমানি: রাশেদ প্রধান

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মহাজাগতিক আঘাত নতুন জীবনের জন্ম দিতে পারে, বলছে গবেষণা
মহাজাগতিক আঘাত নতুন জীবনের জন্ম দিতে পারে, বলছে গবেষণা

১ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

১১ বছর পর ফিফা র‌্যাঙ্কিংয়ে শীর্ষে স্পেন
১১ বছর পর ফিফা র‌্যাঙ্কিংয়ে শীর্ষে স্পেন

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মানিকগঞ্জে নকল সাবান কারখানায় অভিযান
মানিকগঞ্জে নকল সাবান কারখানায় অভিযান

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বাগেরহাটে পানিতে ডুবে দাদা-নাতির মৃত্যু
বাগেরহাটে পানিতে ডুবে দাদা-নাতির মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

একই সঙ্গে কুরআনের হাফেজ হলেন দুই ভাই
একই সঙ্গে কুরআনের হাফেজ হলেন দুই ভাই

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ফ্রান্সে পেশাজীবী সংগঠনগুলোর ধর্মঘট, চাপে ম্যাক্রো
ফ্রান্সে পেশাজীবী সংগঠনগুলোর ধর্মঘট, চাপে ম্যাক্রো

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আন্তঃবাহিনী সাঁতার, ওয়াটারপোলো ও ডাইভিং প্রতিযোগিতা সমাপ্ত
আন্তঃবাহিনী সাঁতার, ওয়াটারপোলো ও ডাইভিং প্রতিযোগিতা সমাপ্ত

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

৮ ঘণ্টা গ্যাস থাকবে না যেসব এলাকায়
৮ ঘণ্টা গ্যাস থাকবে না যেসব এলাকায়

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সর্বাধিক পঠিত
আজ মুখোমুখি শ্রীলংকা-আফগানিস্তান, যে সমীকরণের সামনে টাইগাররা
আজ মুখোমুখি শ্রীলংকা-আফগানিস্তান, যে সমীকরণের সামনে টাইগাররা

১১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সমুদ্রে মিলেছে আট ধরনের ভারী খনিজ
সমুদ্রে মিলেছে আট ধরনের ভারী খনিজ

১৮ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

এশিয়া কাপে আবারও মুখোমুখি হচ্ছে ভারত-পাকিস্তান
এশিয়া কাপে আবারও মুখোমুখি হচ্ছে ভারত-পাকিস্তান

১০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সৌদি-পাকিস্তান প্রতিরক্ষা চুক্তি, চিন্তিত ভারত-ইসরায়েল?
সৌদি-পাকিস্তান প্রতিরক্ষা চুক্তি, চিন্তিত ভারত-ইসরায়েল?

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আফগানিস্তান সফরে মাওলানা মামুনুল হকসহ ওলামায়ে কেরামের প্রতিনিধি দল
আফগানিস্তান সফরে মাওলানা মামুনুল হকসহ ওলামায়ে কেরামের প্রতিনিধি দল

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পাঁচ ব্যাংক মার্জারের খবরে হতাশা-উদ্বেগ
পাঁচ ব্যাংক মার্জারের খবরে হতাশা-উদ্বেগ

১২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ইসরায়েলের ওপর নিষেধাজ্ঞার প্রস্তাব ইউরোপিয়ান ইউনিয়নের
ইসরায়েলের ওপর নিষেধাজ্ঞার প্রস্তাব ইউরোপিয়ান ইউনিয়নের

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিশ্ব বাঁশ দিবস আজ
বিশ্ব বাঁশ দিবস আজ

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১ কাপ কফির দাম ৮৩ হাজার টাকা!
১ কাপ কফির দাম ৮৩ হাজার টাকা!

১৮ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

কাতার হামলা নিয়ে মুখ খুললেন বেঁচে যাওয়া শীর্ষ হামাস নেতা হামাদ
কাতার হামলা নিয়ে মুখ খুললেন বেঁচে যাওয়া শীর্ষ হামাস নেতা হামাদ

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

স্কুল-কলেজের সভাপতির পদ নিয়ে নতুন নির্দেশনা
স্কুল-কলেজের সভাপতির পদ নিয়ে নতুন নির্দেশনা

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাজকীয় অভ্যর্থনার পর ট্রাম্পের যুক্তরাজ্য সফর মোড় নিয়েছে রাজনৈতিক
রাজকীয় অভ্যর্থনার পর ট্রাম্পের যুক্তরাজ্য সফর মোড় নিয়েছে রাজনৈতিক

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারত-পাকিস্তানসহ ২৩ দেশকে ‘প্রধান মাদক পাচারকারী’ চিহ্নিত করলেন ট্রাম্প
ভারত-পাকিস্তানসহ ২৩ দেশকে ‘প্রধান মাদক পাচারকারী’ চিহ্নিত করলেন ট্রাম্প

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আমিরাতকে হারিয়ে শেষ চারে ভারতের সঙ্গী পাকিস্তান
আমিরাতকে হারিয়ে শেষ চারে ভারতের সঙ্গী পাকিস্তান

১৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ট্রাম্পের সফর শেষে ফিলিস্তিনকে রাষ্ট্র হিসেবে স্বীকৃতি দেবে যুক্তরাজ্য
ট্রাম্পের সফর শেষে ফিলিস্তিনকে রাষ্ট্র হিসেবে স্বীকৃতি দেবে যুক্তরাজ্য

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ব্রিটেনে ট্রাম্পকে রাজকীয় সংবর্ধনা
ব্রিটেনে ট্রাম্পকে রাজকীয় সংবর্ধনা

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিমানবন্দরের নিরাপত্তা নিশ্চিতে নতুন বাহিনী ‘এয়ার গার্ড’
বিমানবন্দরের নিরাপত্তা নিশ্চিতে নতুন বাহিনী ‘এয়ার গার্ড’

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

স্বর্ণের দাম কমেছে
স্বর্ণের দাম কমেছে

২২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ছড়িয়ে পড়ছে নতুন নতুন মাদকদ্রব্য
ছড়িয়ে পড়ছে নতুন নতুন মাদকদ্রব্য

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আজ রাজধানীতে জামায়াতসহ ৭ দলের বিক্ষোভ
আজ রাজধানীতে জামায়াতসহ ৭ দলের বিক্ষোভ

১১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৮ সেপ্টেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৮ সেপ্টেম্বর)

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজা নিয়ে নিরাপত্তা পরিষদের ভোট, চাপের মুখে যুক্তরাষ্ট্র
গাজা নিয়ে নিরাপত্তা পরিষদের ভোট, চাপের মুখে যুক্তরাষ্ট্র

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নির্বাচনে ভোটারের আস্থা নিশ্চিত করা আমাদের অন্যতম দায়িত্ব : তারেক রহমান
নির্বাচনে ভোটারের আস্থা নিশ্চিত করা আমাদের অন্যতম দায়িত্ব : তারেক রহমান

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দুই মাসের মধ্যে ট্রাম্পের ২৫ শতাংশ জরিমানা শুল্ক থেকে মুক্তির আশা ভারতের
দুই মাসের মধ্যে ট্রাম্পের ২৫ শতাংশ জরিমানা শুল্ক থেকে মুক্তির আশা ভারতের

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ব্রিটেনে ট্রাম্পকে রাজকীয় সংবর্ধনা
ব্রিটেনে ট্রাম্পকে রাজকীয় সংবর্ধনা

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাত কলেজ শিক্ষার্থীদের কঠোর আন্দোলনের হুঁশিয়ারি
সাত কলেজ শিক্ষার্থীদের কঠোর আন্দোলনের হুঁশিয়ারি

৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সাবেক ভূমিমন্ত্রী সাইফুজ্জামান ও স্ত্রীর বিরুদ্ধের ‘রেড নোটিশ’ জারির আবেদন
সাবেক ভূমিমন্ত্রী সাইফুজ্জামান ও স্ত্রীর বিরুদ্ধের ‘রেড নোটিশ’ জারির আবেদন

৩ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

যুক্তরাষ্ট্রে দ্বীপে চীনের ‘গুয়াম কিলার’ আতঙ্ক
যুক্তরাষ্ট্রে দ্বীপে চীনের ‘গুয়াম কিলার’ আতঙ্ক

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আবারও রিজার্ভ ৩১ বিলিয়ন ডলার ছাড়াল
আবারও রিজার্ভ ৩১ বিলিয়ন ডলার ছাড়াল

২৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

পাকা ফল থেকেই বিয়ারের সমান অ্যালকোহল খাচ্ছে শিম্পাঞ্জিরা: গবেষণা
পাকা ফল থেকেই বিয়ারের সমান অ্যালকোহল খাচ্ছে শিম্পাঞ্জিরা: গবেষণা

৫ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

প্রিন্ট সর্বাধিক
টার্গেট এখন বিএনপি মাইনাস
টার্গেট এখন বিএনপি মাইনাস

সম্পাদকীয়

বাংলাদেশ থেকে সস্তায় ইলিশ গেল ভারতে!
বাংলাদেশ থেকে সস্তায় ইলিশ গেল ভারতে!

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

আবার দখল সড়ক
আবার দখল সড়ক

রকমারি নগর পরিক্রমা

বিভাগের এক জেলায় পরীক্ষামূলক পিআর দিন
বিভাগের এক জেলায় পরীক্ষামূলক পিআর দিন

নগর জীবন

পলাতক মালিকদের সম্পত্তি বিক্রি হচ্ছে
পলাতক মালিকদের সম্পত্তি বিক্রি হচ্ছে

নগর জীবন

বিএনপির মনোনয়ন চান চারজন
বিএনপির মনোনয়ন চান চারজন

নগর জীবন

শহীদদের বিতর্কিত করার চেষ্টার অভিযোগে প্রথম আলোয় আগুন
শহীদদের বিতর্কিত করার চেষ্টার অভিযোগে প্রথম আলোয় আগুন

প্রথম পৃষ্ঠা

কিছু শক্তি নির্বাচন বিলম্ব করার চেষ্টায় : ড. ইউনূস
কিছু শক্তি নির্বাচন বিলম্ব করার চেষ্টায় : ড. ইউনূস

প্রথম পৃষ্ঠা

মাঠে বিএনপি-জামায়াতের সঙ্গে অন্যরা
মাঠে বিএনপি-জামায়াতের সঙ্গে অন্যরা

নগর জীবন

আমলাতন্ত্রে আটকা রোবোটিক সার্জারি
আমলাতন্ত্রে আটকা রোবোটিক সার্জারি

পেছনের পৃষ্ঠা

বাঁশ এখন বাণিজ্যিক চাষের উদ্ভিদ
বাঁশ এখন বাণিজ্যিক চাষের উদ্ভিদ

পেছনের পৃষ্ঠা

রংপুরে ভাঙন, সিলেটে পানি বিপৎসীমার ওপরে
রংপুরে ভাঙন, সিলেটে পানি বিপৎসীমার ওপরে

পেছনের পৃষ্ঠা

যেখানেই সাধন সেখানেই দুর্নীতি
যেখানেই সাধন সেখানেই দুর্নীতি

প্রথম পৃষ্ঠা

ইতিহাসে কোনো দিন এরকম কাজ হয়নি
ইতিহাসে কোনো দিন এরকম কাজ হয়নি

প্রথম পৃষ্ঠা

উদ্বোধনী দিনে মুখোমুখি কিংস-ফর্টিস
উদ্বোধনী দিনে মুখোমুখি কিংস-ফর্টিস

মাঠে ময়দানে

বিক্ষোভ অবরোধ ভোগান্তি
বিক্ষোভ অবরোধ ভোগান্তি

প্রথম পৃষ্ঠা

চলতি মাসেই আবার যুগ্মসচিব পদোন্নতি
চলতি মাসেই আবার যুগ্মসচিব পদোন্নতি

পেছনের পৃষ্ঠা

ভারতে পালানোর সময় সাবেক এমপির পিএস গ্রেপ্তার
ভারতে পালানোর সময় সাবেক এমপির পিএস গ্রেপ্তার

নগর জীবন

অভিন্ন দাবিতে জামায়াতসহ সাত দলের বিক্ষোভ আজ
অভিন্ন দাবিতে জামায়াতসহ সাত দলের বিক্ষোভ আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

সব প্রকল্পের টেন্ডার হবে অনলাইনে
সব প্রকল্পের টেন্ডার হবে অনলাইনে

প্রথম পৃষ্ঠা

দেশের প্রধান সমস্যা দুর্নীতি
দেশের প্রধান সমস্যা দুর্নীতি

নগর জীবন

ভোট দিতে পারবেন না শেখ হাসিনাসহ পরিবারের কেউ
ভোট দিতে পারবেন না শেখ হাসিনাসহ পরিবারের কেউ

প্রথম পৃষ্ঠা

রাজনৈতিক সংকটে যুক্তরাষ্ট্র
রাজনৈতিক সংকটে যুক্তরাষ্ট্র

পূর্ব-পশ্চিম

এলডিসি ইস্যুতে সময়সীমা বেঁধে দিয়ে জাতিসংঘের চিঠি
এলডিসি ইস্যুতে সময়সীমা বেঁধে দিয়ে জাতিসংঘের চিঠি

প্রথম পৃষ্ঠা

পিআর পদ্ধতি হবে ধ্বংসাত্মক
পিআর পদ্ধতি হবে ধ্বংসাত্মক

নগর জীবন

দুর্গাপূজা ঘিরে অপচেষ্টার বিরুদ্ধে সতর্ক থাকুন
দুর্গাপূজা ঘিরে অপচেষ্টার বিরুদ্ধে সতর্ক থাকুন

প্রথম পৃষ্ঠা

সাত কলেজ নিয়ে বিশ্ববিদ্যালয় হলে সংকুচিত হবে শিক্ষার সুযোগ
সাত কলেজ নিয়ে বিশ্ববিদ্যালয় হলে সংকুচিত হবে শিক্ষার সুযোগ

নগর জীবন

রোগীর মৃত্যু নিয়ে হাসপাতালে তুলকালাম
রোগীর মৃত্যু নিয়ে হাসপাতালে তুলকালাম

পেছনের পৃষ্ঠা

অচলাবস্থা সৃষ্টি করতে পিআর পদ্ধতির দাবি
অচলাবস্থা সৃষ্টি করতে পিআর পদ্ধতির দাবি

নগর জীবন