শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শুক্রবার, ১৪ সেপ্টেম্বর, ২০১৮ আপডেট:

দেখার কেউ নেই

দখল হয়ে যাচ্ছে ঢাকার মাঠগুলো

উত্তরার ৩ নম্বর মাঠ ফ্রেন্ডস ক্লাবের নিয়ন্ত্রণে, গুলশান ইয়ুথ ক্লাবের, বেহাল মিরপুর মাঠও
সাঈদুর রহমান রিমন
প্রিন্ট ভার্সন
দখল হয়ে যাচ্ছে ঢাকার মাঠগুলো

কার্যকর তদারকি ও নজরদারির অভাবে দখল হয়ে যাচ্ছে রাজধানীর মাঠগুলো। মাঠের জায়গা দখল করেই পাকা স্থাপনা নির্মাণ করা হয়েছে বিভিন্ন স্থানে। বাণিজ্যিক ব্যবহারের কারণে অনেক মাঠের আয়তন সংকুচিত হয়ে পড়েছে। একশ্রেণির প্রভাবশালীর জবরদখলের কারণে মাঠের ওপর স্থানীয় বাসিন্দাদের কোনো অধিকার থাকছে না। নিয়ন্ত্রকদের অনুমতি ছাড়া মাঠে খেলার সুযোগ পাচ্ছে না কেউ। এমনকি খেলার মাঠ মেলা ও সভা-সমাবেশের জন্য ভাড়া দিয়ে বাণিজ্যিক ফায়দা তুলছেন স্থানীয় প্রভাবশালীরা। মাঠ ও খোলা প্রান্তরের অভাবে তারুণ্য এখন চার দেয়ালের ড্রইংরুমে বন্দী থেকে ভিডিও গেমে আসক্ত হয়ে পড়েছে। রাজধানীর অধিকাংশ মাঠ এখন আর খেলার উপযোগী নেই। বহুবিধ বাণিজ্যিক তৎপরতায় বিপন্ন হয়ে অস্তিত্ব সংকটে রয়েছে ঢাকার মাঠগুলো। কাগজে কলমে রাজধানীর উত্তরা ৩ নম্বর সেক্টরের মাঠটি দেখভাল করার দায়িত্ব সেক্টর কল্যাণ সমিতির, কিন্তু এ মাঠ দখল করে ভাড়া দিয়ে টাকা তুলছে উত্তরা ফ্রেন্ডস ক্লাব। এলাকার শিশু-কিশোরদের টাকা দিয়ে মাঠে খেলাধুলা করতে হয় অথচ রাজউক এ বিষয়ে কিছুই জানে না। রাজউকের এ মাঠ এখন ফ্রেন্ডস ক্লাবের জন্য সোনার ডিম পাড়া হাঁস হয়ে দাঁড়িয়েছে। সেখানে ৩ নম্বর সেক্টর কল্যাণ সমিতি বা বাসিন্দাদের কোনো অনুষ্ঠান করতে হলেও ফ্রেন্ডস ক্লাবকে ভাড়া দিয়ে তবেই মাঠ ব্যবহার করা সম্ভব হয়। কল্যাণ সমিতির ভাইস প্রেসিডেন্ট দেলোয়ার হোসেন ফারুক বলেন, ‘৩ নম্বর সেক্টরের অ্যালোটিদের অনেকেই অভিযোগ করে বলেন, এ মাঠে তারা ঢুকতে পারছেন না। এমনকি তাদের সন্তানরাও খেলাধুলা করতে পারছে না। কল্যাণ সমিতির দফতর সম্পাদক নজরুল ইসলাম ভূইয়া মাহবুব জানান, রাজউকের মাঠটি দেখভালসহ যাবতীয় দায়দায়িত্ব ৩ নম্বর সেক্টর কল্যাণ সমিতির হলেও বাস্তবে কল্যাণ সমিতির নিয়ন্ত্রণে নেই এ মাঠ। সেখানে ফ্রেন্ডস ক্লাবের খবরদারিত্বেই চলে মাঠটি। মাঠ উন্নয়নের নানা পরিকল্পনা নিয়েও কল্যাণ সমিতি বার বার ফ্রেন্ডস ক্লাবের বাধার মুখে পড়েছে। অর্থের বিনিময়ে মাঠ ভাড়া দেওয়াসহ সরকারি মাঠটি নিজেদের দখলে রাখার ব্যাপারে কোনো সদুত্তর দিতে পারেনি ফ্রেন্ডস ক্লাব কর্তৃপক্ষ। রাজউকের একজন কর্মকর্তা জানান, এ মাঠটি রাজউকের সম্পদ। ৩ নম্বর সেক্টরের বাসিন্দারা এ মাঠ ব্যবহার করবেন, যাবতীয় সুযোগ-সুবিধা গ্রহণ করবেন। কিন্তু মাঠটি তো কাউকে নিজস্ব সম্পত্তির মতো ব্যবহার বা ভাড়া দেওয়ার জন্য দেওয়া হয়নি। তিনি বলেন, শিগগিরই মাঠটি অবৈধ দখলমুক্ত করে তা সর্বসাধারণের ব্যবহারের জন্য খুলে দেওয়া হবে।

গতকাল সরেজমিন খোঁজ নিয়ে দেখা যায়, উত্তরা মডেল টাউনে সরকারি জায়গায় রাজউকের গড়ে তোলা খেলার মাঠকে পুঁজি করেই চলছে ক্লাবের বাণিজ্য। সেখানে গেট বানিয়ে তালা লাগিয়ে বসানো হয়েছে নিজস্ব নিরাপত্তাকর্মী। মাঠে ঢুকতে চাইলেই মোটা অঙ্কের টাকায় সদস্য অন্তর্ভুক্ত হতে হয়, মাসে মাসে পরিশোধ করতে হয় দেড় হাজার টাকা ফি। টাকায় কেনা সদস্যপদ ছাড়া এলাকার শিশু, কিশোর, তরুণরা সে মাঠে প্রবেশ করারও সুযোগ পাচ্ছে না। তারা মাঠটি নানারকম বাণিজ্যিক কাজে ব্যবহার করছেন। স্থানীয়রা জানিয়েছেন, অনেক বছর ধরেই উত্তরা ৩ নম্বর সেক্টরের খেলার মাঠটি ‘ফ্রেন্ডস ক্লাবের’ একচ্ছত্র নিয়ন্ত্রণে রয়েছে। রাজউকের এ মাঠের জায়গা দখল করেই গড়ে তোলা হয়েছে ফ্রেন্ডস ক্লাবের আলিশান পাঁচ তলা ভবন। নিচতলায় ২১টি দোকান মোটা অঙ্কের টাকায় পজিশন আকারে বরাদ্দও দেওয়া হয়েছে। তিন তলায় ফ্রেন্ডস ক্লাব কনভেনশন সেন্টারসহ অন্যান্য তলাও বাণিজ্যিকভাবে ব্যবহার করা হচ্ছে। তারাই মাঠের চারপাশ ঘিরে নিরাপত্তা বেষ্টনী নিশ্চিত করে প্রবেশ গেট বানিয়ে তালা ঝুলিয়ে দিয়েছে।

এখন সাড়ে ৪ হাজার থেকে ৭ হাজার টাকা পর্যন্ত এককালীন জমা দিয়ে সদস্যপদ নিয়ে মাসে মাসে দিতে হয় দেড় হাজার টাকা ফি। এই মাসিক ফি বকেয়া পড়লেও সদস্যপদ স্থগিত করে মাঠের প্রবেশাধিকার রহিত করা হয়। অভিযোগ উঠেছে, অপেক্ষাকৃত বয়সী মানুষ সকাল ও সন্ধ্যয় হাঁটার সুযোগ থেকেও বঞ্চিত হচ্ছেন। তারা টাকা দিয়ে সদস্যপদ পাওয়ারও যেমন সুযোগ পাচ্ছেন না, তেমনি চারপাশের ব্যস্ততম রাস্তায় হেঁটে বেড়ানোরও সাহস পান না। কিন্তু এসব অভিযোগকে ডাহা মিথ্যা বলে দাবি করেছেন ফ্রেন্ডস ক্লাবের সিনিয়র সহসভাপতি আবুল কালাম আজাদ। তিনি বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, ‘১৯৮৬ সাল থেকে ফ্রেন্ডস ক্লাব অত্যন্ত শৃঙ্খলাপূর্ণভাবে মাঠটির তদারকি ও ব্যবস্থাপনার দায়িত্ব পালন করছে। ভবঘুরে, পাগল, নেশাখোর ও জবরদখলমুক্ত রাখার জন্যই মাঠের চারদিকে নিরাপত্তা বেস্টনীসহ গেট তৈরি হয়েছে। তবে বিকালে সব শিশু-কিশোরই মাঠে ঢুকতে পারে বলে জানান তিনি।

এলাকাবাসীর অভিযোগ, প্রবেশাধিকার সংরক্ষিত করে, এলাকার যুবকদের খেলার সুযোগ নষ্ট করে, স্থানীয় সাধারণ মানুষকে বিনোদন থেকে বঞ্চিত করার মধ্য দিয়ে সবাইকে ঘরবন্দী বানাচ্ছে ফ্রেন্ডস ক্লাব কর্তৃপক্ষ। এদিকে ফ্রেন্ডস ক্লাবের সঙ্গে জড়িত কয়েকজন পুরনো সদস্য জানান, ক্লাবের পক্ষ থেকে বাছাই করে ফুটবল ও ক্রিকেট টিমের সদস্য হিসেবে ভর্তি করা হয়। তাদের কাছ থেকেই নির্ধারিত টাকা ভর্তি ফি ও মাসিক ফি আদায় করার নিয়ম রয়েছে। এ ক্ষেত্রে তারাই প্রশিক্ষণ ও খেলাধুলার সুযোগ পান। বাকি শিশু-কিশোররা মাঠে ঢুকে হাঁটাহাঁটি করতে পারলেও কোনোরকম খেলাধুলার সুযোগ পায় না। ইদানীং মাঠের ভিতরে অবৈধ স্থাপনা গড়ে তোলার অভিযোগও করেছেন বাসিন্দারা। তারা বলেন, মাঠের কোণে ঘর তুলে, মাঠের সীমানাঘেঁষে নানা দোকান বসিয়ে বেহাল পরিবেশ সৃষ্টি করা হচ্ছে। অথচ সেখানে সেক্টর কল্যাণ সমিতি কোনো উদ্যোগ নিতে গেলেই ফ্রেন্ডস ক্লাব সরাসরি বাধা দেয়।

অভিন্ন অবস্থা গুলশান ইয়ুথ ক্লাব মাঠের : এদিকে গুলশান আবাসিক এলাকার সেন্ট্রাল পার্কসংলগ্ন বৃহত্তম মাঠটিও গুলশান ইয়ুথ ক্লাবের একচ্ছত্র নিয়ন্ত্রণে রয়েছে। রাজউক ১৯৭৭ সালে মাঠটি উন্নয়নের পরপরই ইয়ুথ ক্লাব এ মাঠে দখলদারিত্ব কায়েম করে। তারা মাঠের মূল অবকাঠামো বিনষ্ট করে নিজেদের খেয়ালখুশিমতো মাঠকে কয়েক খণ্ডে বিভক্ত করেছে। মাঠের পূর্ব-উত্তর কোণের একাংশজুড়ে নানারকম পাকা স্থাপনা নির্মাণ করে মাঠকে সংকুচিত করা হয়েছে। সেখানে নানারকম খেলনাসামগ্রী স্থাপনের মাধ্যমে বানানো হয়েছে শিশু কর্নার। মাঠের দক্ষিণ কোণে গড়ে তোলা হয়েছে ইয়ুথ ক্লাবের তিন তলা ভবন। পাশেই কিচেনরুম, আলাদা রেস্টরুমসহ ছোট-বড় বেশ কয়েকটি স্থাপনাও নির্মিত হয়েছে সেখানে। এ ব্যাপারে রাজউকের পরিকল্পনা-অনুমোদন কোনো কিছু নেওয়ার প্রয়োজনবোধও করেনি ইয়ুথ ক্লাব। পাশেই রাজউকের গুলশান সেন্ট্রাল পার্ক থাকার পরও কেন মাঠটির অবকাঠামো বিনষ্ট করে আলাদা চিত্তবিনোদনের ব্যবস্থা করতে হয়েছে— সে প্রশ্নের কোনো সদুত্তর নেই ইয়ুথ ক্লাবের। স্থানীয় বাসিন্দারা জানান, মাঠ, শিশু কর্নার ও ক্লাব ভবন ঘিরে উঁচু প্রাচীর নির্মাণের পর দুই পাশে দুটি গেট করা হয়েছে। সেখানে ক্লাবের নিজস্ব নিরাপত্তা সদস্যরা ২৪ ঘণ্টা পাহারায় থাকেন। এ মাঠের চারপাশে ৩ ফুট চওড়া যে ওয়াকওয়ে নির্মাণ করা হয়েছে সে পথ ধরে হাঁটাচলা করতে পারেন বাসিন্দারা, তবে শিশু-কিশোররা ইচ্ছা করলেও মাঠে খেলাধুলা করতে পারে না। খেলাধুলা করতে হলে ক্লাব নির্ধারিত বিভিন্ন বিভাগে ৩ হাজার থেকে ৫ হাজার টাকায় ভর্তি হতে হয়, মাসে মাসে দিতে হয় দেড় থেকে ২ হাজার টাকা ফি। খোঁজ নিয়ে জানা যায়, বছরের বিভিন্ন সময় নানারকম বাণিজ্যিক কাজে মাঠ ভাড়া দিয়ে সে টাকাও হাতিয়ে নেয় ইয়ুথ ক্লাব। গুলশানে বরাদ্দপ্রাপ্ত বাসিন্দারাও কোনো অনুষ্ঠানের জন্য ইয়ুথ ক্লাবকে চাহিদামাফিক ভাড়া দিয়ে তবেই মাঠের অংশ ব্যবহার করতে পারেন।

মিরপুর সিটি ক্লাবের মাঠ আরও বেহাল : মিরপুর-১২/বি ব্লকের সরকারি মাঠকে পুঁজি করে মিরপুরের সিটি ক্লাব বহুমুখী বাণিজ্য ফেঁদে বসেছে। সংঘবদ্ধ একটি চক্র ঐতিহ্যবাহী এ ক্লাব পরিচালনার নামে মাঠের জায়গাকে বাণিজ্য কেন্দ্র বানিয়ে পজিশন আকারে কেনাবেচা চালাচ্ছে। ক্লাবের মাঠ ব্যবহার করা হচ্ছে বাস-মিনিবাসের গ্যারেজ হিসেবে। আশপাশেই গড়ে উঠেছে ওয়ার্কশপ, ভ্রাম্যমাণ হকার্স মার্কেট। মাঠের ভিতরে সাধারণ মানুষের প্রবেশাধিকার রাখা হয়নি। সেখানে খেলাধুলায় আগ্রহী শিশু-কিশোরদের ঢুকতে হলেও প্রবেশ ফি দিয়েই ঢুকতে হয়। এ ছাড়া চাহিদামাফিক টাকা দিয়ে সদস্য হয়ে তবেই সীমিত কিছু সুযোগ-সুবিধা পাওয়া যায়। জানা গেছে, পল্লবীর বহুল আলোচিত মোল্লাহ্ পরিবারের এক প্রভাবশালী সদস্য এ ক্লাব পরিচালনা কমিটির নেতৃত্বলাভের পর থেকেই সবকিছু পাল্টে ফেলা হয়েছে। নিয়মিত সেখানে জুয়ার রমরমা বাণিজ্যও চালানো হচ্ছে বলে অভিযোগ আছে। মিরপুর ১২ নম্বর বি ব্লকে অবস্থিত অত্র এলাকার অন্যতম বড় খেলার মাঠটি দখল করেই সিটি ক্লাবের পক্ষ থেকে নিয়ম করা হয়, মাঠে ঢুকে এলাকার ছেলেদের খেলতে হলে তাদের চাহিদামাফিক টাকা দিতে হবে। খেলতে আসা শিশু-কিশোরদের জনপ্রতি ভর্তি ফি ৩ হাজার থেকে ১০ হাজার টাকা আর প্রতি মাসে বেতন বাবদ দিতে হয় ৫০০ থেকে ১ হাজার টাকা। মাঠটি নিয়ন্ত্রণের পর থেকে মাঠের তিন দিকেই গড়ে তোলা হয়েছে মার্কেট। এসব দোকানের পজিশন বরাদ্দ বাবদ হাতিয়ে নেওয়া হয়েছে লাখ লাখ টাকা। প্রতি মাসে দোকান ভাড়াই নেওয়া হয় ২০ হাজার থেকে ৮০ হাজার টাকা পর্যন্ত। মাঝে মাঝেই নানাবিধ বাণিজ্যিক কাজে দু-তিন দিনের জন্য ভাড়া দেওয়া হয় মাঠটি। ভুক্তভোগী বাসিন্দারা জানান, কিছু চিহ্নিত ব্যক্তি সিটি ক্লাবের নামে দখল করা মাঠের জায়গায় মার্কেট বানিয়ে, জুয়া চালিয়ে, গাড়ির গ্যারেজ তুলে ও ভর্তি বাণিজ্যের মাধ্যমে কোটি টাকা আয় করছেন।

এই বিভাগের আরও খবর
যুক্তরাষ্ট্র থেকে বিএনপি নেতা সাধনকে হত্যা
যুক্তরাষ্ট্র থেকে বিএনপি নেতা সাধনকে হত্যা
হাসিনার সম্পদের তথ্য গোপনে করার কিছু নেই
হাসিনার সম্পদের তথ্য গোপনে করার কিছু নেই
কারফিউ জারি ইন্টারনেট ব্ল্যাক আউটের দিন
কারফিউ জারি ইন্টারনেট ব্ল্যাক আউটের দিন
ক্ষমতাপ্রেমীরা দেশে আগুন জ্বালিয়ে রাখছে
ক্ষমতাপ্রেমীরা দেশে আগুন জ্বালিয়ে রাখছে
আরেকটি গণ অভ্যুত্থানের জন্য প্রস্তুতি নিন
আরেকটি গণ অভ্যুত্থানের জন্য প্রস্তুতি নিন
শহরজুড়ে বিএনপির মৌনমিছিল
শহরজুড়ে বিএনপির মৌনমিছিল
ভারতের সুরক্ষায় পশ্চিমবঙ্গ খুবই ক্ষতিকারক
ভারতের সুরক্ষায় পশ্চিমবঙ্গ খুবই ক্ষতিকারক
গোপালগঞ্জে গোয়েন্দা ব্যর্থতা ছিল
গোপালগঞ্জে গোয়েন্দা ব্যর্থতা ছিল
জনগণের সম্মতি নিয়ে নির্বাচন করতে হবে
জনগণের সম্মতি নিয়ে নির্বাচন করতে হবে
জুলাই সনদ না হলে দায় সরকারের
জুলাই সনদ না হলে দায় সরকারের
বাংলাদেশের প্রশংসা স্পেসএক্সের ভাইস প্রেসিডেন্টের
বাংলাদেশের প্রশংসা স্পেসএক্সের ভাইস প্রেসিডেন্টের
বড় ধাক্কার মুখে রাজস্ব খাত
বড় ধাক্কার মুখে রাজস্ব খাত
সর্বশেষ খবর
ভারতীয় ক্রিকেট বোর্ডের বার্ষিক আয় প্রায় ১০ হাজার কোটি রুপি
ভারতীয় ক্রিকেট বোর্ডের বার্ষিক আয় প্রায় ১০ হাজার কোটি রুপি

১ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

শহীদ মুগ্ধকে নিয়ে ফেসবুকে ভাই স্নিগ্ধের আবেগময় স্মৃতিচারণা
শহীদ মুগ্ধকে নিয়ে ফেসবুকে ভাই স্নিগ্ধের আবেগময় স্মৃতিচারণা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শিশুদের মনোজগতে ভার্চুয়াল থাবা
শিশুদের মনোজগতে ভার্চুয়াল থাবা

১ ঘণ্টা আগে | অন্যান্য

শেষ হলো বিয়ার সামিট এবং ন্যাশনাল সেমিকন্ডাক্টর সিম্পোজিয়াম
শেষ হলো বিয়ার সামিট এবং ন্যাশনাল সেমিকন্ডাক্টর সিম্পোজিয়াম

২ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

উন্নয়ন টেকসই করতে ভালো অর্থনৈতিক অনুশীলন বজায় রাখার আহ্বান বাণিজ্য উপদেষ্টার
উন্নয়ন টেকসই করতে ভালো অর্থনৈতিক অনুশীলন বজায় রাখার আহ্বান বাণিজ্য উপদেষ্টার

২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

চোটে জিম্বাবুয়ে সিরিজ থেকে ছিটকে গেলেন ফিলিপস
চোটে জিম্বাবুয়ে সিরিজ থেকে ছিটকে গেলেন ফিলিপস

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আজ জামায়াতের মহাসমাবেশ, প্রস্তুত সোহরাওয়ার্দী
আজ জামায়াতের মহাসমাবেশ, প্রস্তুত সোহরাওয়ার্দী

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

অক্টোবরে আফগানিস্তানের সঙ্গে টি-টোয়েন্টি সিরিজ খেলবে বাংলাদেশ
অক্টোবরে আফগানিস্তানের সঙ্গে টি-টোয়েন্টি সিরিজ খেলবে বাংলাদেশ

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৯ জুলাই)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৯ জুলাই)

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চেলসি ছেড়ে আর্সেনালে তারকা ফরোয়ার্ড
চেলসি ছেড়ে আর্সেনালে তারকা ফরোয়ার্ড

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বৈষম্য সংস্কৃতির শত্রু দারিদ্র্যও
বৈষম্য সংস্কৃতির শত্রু দারিদ্র্যও

৪ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

নিউজিল্যান্ডের কাছে পাত্তাই পেল না জিম্বাবুয়ে
নিউজিল্যান্ডের কাছে পাত্তাই পেল না জিম্বাবুয়ে

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সেন্টমার্টিনে এক লাখ ৪০ ইয়াবাসহ গ্রেফতার ১৭
সেন্টমার্টিনে এক লাখ ৪০ ইয়াবাসহ গ্রেফতার ১৭

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

এনসিপির ‘মার্চ টু গোপালগঞ্জ’ খতিয়ে দেখা দরকার : এ্যানি
এনসিপির ‘মার্চ টু গোপালগঞ্জ’ খতিয়ে দেখা দরকার : এ্যানি

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

‘বিএনপি অধিকার আদায়ের রাজনীতি করে’
‘বিএনপি অধিকার আদায়ের রাজনীতি করে’

৬ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

১৩ হাজার রানের মাইলফলক স্পর্শ বাটলারের
১৩ হাজার রানের মাইলফলক স্পর্শ বাটলারের

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

জয়পুরহাটে ৫ কিলোমিটার প্রতীকী ম্যারাথন প্রতিযোগিতা
জয়পুরহাটে ৫ কিলোমিটার প্রতীকী ম্যারাথন প্রতিযোগিতা

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সিদ্ধিরগঞ্জে চুরির টাকা ভাগাভাগি নিয়ে যুবককে হত্যার অভিযোগ, গ্রেফতার ১
সিদ্ধিরগঞ্জে চুরির টাকা ভাগাভাগি নিয়ে যুবককে হত্যার অভিযোগ, গ্রেফতার ১

৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

রংপুরে অবৈধ আগ্নেয়াস্ত্র উদ্ধার, গ্রেফতার ২
রংপুরে অবৈধ আগ্নেয়াস্ত্র উদ্ধার, গ্রেফতার ২

৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

জুলাই গণহত্যার বিচারের দাবিতে দেশব্যাপী খেলাফত মজলিসের বিক্ষোভ
জুলাই গণহত্যার বিচারের দাবিতে দেশব্যাপী খেলাফত মজলিসের বিক্ষোভ

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সিলেটে বিএনপির মৌন মিছিল ও সমাবেশ
সিলেটে বিএনপির মৌন মিছিল ও সমাবেশ

৭ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

জুলাই গণঅভ্যুত্থানের শহীদদের স্মরণে নবীউল্লাহ নবীর নেতৃত্বে মৌন মিছিল
জুলাই গণঅভ্যুত্থানের শহীদদের স্মরণে নবীউল্লাহ নবীর নেতৃত্বে মৌন মিছিল

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

রংপুর মহানগর বিএনপির মৌন মিছিল
রংপুর মহানগর বিএনপির মৌন মিছিল

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নীলফামারীতে বিএনপির মৌন মিছিল
নীলফামারীতে বিএনপির মৌন মিছিল

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রাজবাড়ীতে শহীদ গণির স্মরণসভা ও দোয়া মাহফিল
রাজবাড়ীতে শহীদ গণির স্মরণসভা ও দোয়া মাহফিল

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মসজিদ ব্যবস্থাপনা নীতিমালা দ্রুত গেজেট আকারে প্রকাশ করা হবে : ধর্ম উপদেষ্টা
মসজিদ ব্যবস্থাপনা নীতিমালা দ্রুত গেজেট আকারে প্রকাশ করা হবে : ধর্ম উপদেষ্টা

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আবার দেশকে গভীর সংকটে নিপতিত করার ষড়যন্ত্র চলছে : প্রিন্স
আবার দেশকে গভীর সংকটে নিপতিত করার ষড়যন্ত্র চলছে : প্রিন্স

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

উলভসের হল অব ফেমে জায়গা পেলেন জটা
উলভসের হল অব ফেমে জায়গা পেলেন জটা

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কুলাউড়া সীমান্তে ৩ বাংলাদেশিকে ধরে নিয়ে যাওয়ার অভিযোগ বিএসএফের বিরুদ্ধে
কুলাউড়া সীমান্তে ৩ বাংলাদেশিকে ধরে নিয়ে যাওয়ার অভিযোগ বিএসএফের বিরুদ্ধে

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় হাতকড়াসহ আসামির পলায়ন
ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় হাতকড়াসহ আসামির পলায়ন

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
চার গোষ্ঠী মিলে গঠন করেছে সাবমেরিন ক্যাবল কনসোর্টিয়াম : পিনাকী
চার গোষ্ঠী মিলে গঠন করেছে সাবমেরিন ক্যাবল কনসোর্টিয়াম : পিনাকী

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিনামূল্যে ১ জিবি ইন্টারনেট মিলবে আজ, পাবেন যেভাবে
বিনামূল্যে ১ জিবি ইন্টারনেট মিলবে আজ, পাবেন যেভাবে

১৮ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

কনসার্টে সিইও-র সাথে এইচআর প্রধানের ‘পরকীয়া’! ভাইরাল ভিডিও স্ত্রীর হাতে
কনসার্টে সিইও-র সাথে এইচআর প্রধানের ‘পরকীয়া’! ভাইরাল ভিডিও স্ত্রীর হাতে

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যেদিন শেখ মুজিবের কবর জিয়ারত করেছিলেন তারেক রহমান
যেদিন শেখ মুজিবের কবর জিয়ারত করেছিলেন তারেক রহমান

১১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভারতের তেল শোধনাগারের ওপর ইইউর নিষেধাজ্ঞা
ভারতের তেল শোধনাগারের ওপর ইইউর নিষেধাজ্ঞা

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সরকারের কোলে একদল, কাঁধে আরেক দল : মির্জা আব্বাস
সরকারের কোলে একদল, কাঁধে আরেক দল : মির্জা আব্বাস

৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মসজিদ ব্যবস্থাপনা নীতিমালা দ্রুত গেজেট আকারে প্রকাশ করা হবে: ধর্ম উপদেষ্টা
মসজিদ ব্যবস্থাপনা নীতিমালা দ্রুত গেজেট আকারে প্রকাশ করা হবে: ধর্ম উপদেষ্টা

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাশিয়া ইউক্রেনকে এক হাজার সেনার মরদেহ হস্তান্তর করেছে
রাশিয়া ইউক্রেনকে এক হাজার সেনার মরদেহ হস্তান্তর করেছে

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

স্বৈরাচার হাসিনাকে দেশছাড়া করা শক্তিকে আগামীতেও ঐক্যবদ্ধ থাকতে হবে: রাষ্ট্রদূত মুশফিক
স্বৈরাচার হাসিনাকে দেশছাড়া করা শক্তিকে আগামীতেও ঐক্যবদ্ধ থাকতে হবে: রাষ্ট্রদূত মুশফিক

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হামজা ও শমিতকে ছাড়াই নেপাল সফরে বাংলাদেশ
হামজা ও শমিতকে ছাড়াই নেপাল সফরে বাংলাদেশ

১৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শসার দামে সেঞ্চুরি, বেড়েছে সবজি ও মুরগি দাম
শসার দামে সেঞ্চুরি, বেড়েছে সবজি ও মুরগি দাম

১৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

এনসিপির ‘মার্চ টু গোপালগঞ্জ’ খতিয়ে দেখা দরকার : এ্যানি
এনসিপির ‘মার্চ টু গোপালগঞ্জ’ খতিয়ে দেখা দরকার : এ্যানি

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ইউক্রেনের নতুন প্রধানমন্ত্রী ইউলিয়া
ইউক্রেনের নতুন প্রধানমন্ত্রী ইউলিয়া

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সিরিয়ায় ইসরায়েলের হামলা ‘অগ্রহণযোগ্য’: এরদোয়ান
সিরিয়ায় ইসরায়েলের হামলা ‘অগ্রহণযোগ্য’: এরদোয়ান

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশে জাতিসংঘের মানবাধিকার মিশনের কার্যক্রম শুরু
বাংলাদেশে জাতিসংঘের মানবাধিকার মিশনের কার্যক্রম শুরু

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভিসায় তথ্য গোপন করলে যুক্তরাষ্ট্রে প্রবেশে আজীবন নিষেধাজ্ঞা
ভিসায় তথ্য গোপন করলে যুক্তরাষ্ট্রে প্রবেশে আজীবন নিষেধাজ্ঞা

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ড্রোন দিয়ে পরিষ্কার করা হচ্ছে মাউন্ট এভারেস্টের আবর্জনা
ড্রোন দিয়ে পরিষ্কার করা হচ্ছে মাউন্ট এভারেস্টের আবর্জনা

১৮ ঘণ্টা আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

বাংলাদেশে স্টারলিংক কার্যক্রমের প্রশংসা স্পেসএক্স'র ভাইস প্রেসিডেন্টের
বাংলাদেশে স্টারলিংক কার্যক্রমের প্রশংসা স্পেসএক্স'র ভাইস প্রেসিডেন্টের

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সামনে আরেকটি লড়াই আসছে : নাহিদ ইসলাম
সামনে আরেকটি লড়াই আসছে : নাহিদ ইসলাম

১১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মসজিদ ব্যবস্থাপনা নীতিমালা দ্রুত গেজেট আকারে প্রকাশ করা হবে : ধর্ম উপদেষ্টা
মসজিদ ব্যবস্থাপনা নীতিমালা দ্রুত গেজেট আকারে প্রকাশ করা হবে : ধর্ম উপদেষ্টা

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গোপালগঞ্জে কারফিউয়ের সময় আরও বাড়ল
গোপালগঞ্জে কারফিউয়ের সময় আরও বাড়ল

১০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গর্ভে থাকা অবস্থায়ই বিক্রির চুক্তি, শিশু পাচারের ভয়ংকর চিত্র
গর্ভে থাকা অবস্থায়ই বিক্রির চুক্তি, শিশু পাচারের ভয়ংকর চিত্র

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মার্কিন কূটনীতিকদের বিদেশি নির্বাচন নিয়ে মতামত না দিতে নির্দেশ
মার্কিন কূটনীতিকদের বিদেশি নির্বাচন নিয়ে মতামত না দিতে নির্দেশ

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৮ জুলাই)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৮ জুলাই)

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ব্যাংকিং খাত উচ্চঝুঁকিতে
ব্যাংকিং খাত উচ্চঝুঁকিতে

১৮ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

গোপালগঞ্জে ৭৫ জনের নামে পুলিশের মামলা, অজ্ঞাত আসামি ৪০০
গোপালগঞ্জে ৭৫ জনের নামে পুলিশের মামলা, অজ্ঞাত আসামি ৪০০

১৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চূড়ান্ত সংগ্রামের ঘোষণা দিয়েছিলেন তারেক রহমান : রিজভী
চূড়ান্ত সংগ্রামের ঘোষণা দিয়েছিলেন তারেক রহমান : রিজভী

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

চলতি মাসে জুলাই সনদ না হলে দায় সরকার আর ঐকমত্য কমিশনের : সালাহউদ্দিন
চলতি মাসে জুলাই সনদ না হলে দায় সরকার আর ঐকমত্য কমিশনের : সালাহউদ্দিন

৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বড় জয়ে দক্ষিণ আফ্রিকা সফর শুরু বাংলাদেশের যুবাদের
বড় জয়ে দক্ষিণ আফ্রিকা সফর শুরু বাংলাদেশের যুবাদের

২০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

এমবাপ্পের বকশিশ পেয়ে বিপদে ৫ পুলিশ কর্মকর্তা
এমবাপ্পের বকশিশ পেয়ে বিপদে ৫ পুলিশ কর্মকর্তা

১৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

প্রিন্ট সর্বাধিক
রোগী নেই দেড় হাজার কোটি টাকার হাসপাতালে
রোগী নেই দেড় হাজার কোটি টাকার হাসপাতালে

পেছনের পৃষ্ঠা

বিএনপিতে শুদ্ধি অভিযান
বিএনপিতে শুদ্ধি অভিযান

প্রথম পৃষ্ঠা

গোপালগঞ্জজুড়ে গ্রেপ্তার আতঙ্ক
গোপালগঞ্জজুড়ে গ্রেপ্তার আতঙ্ক

প্রথম পৃষ্ঠা

কুড়িয়ে পাওয়া ১৫ লাখ টাকা ফেরত দিলেন চালক
কুড়িয়ে পাওয়া ১৫ লাখ টাকা ফেরত দিলেন চালক

পেছনের পৃষ্ঠা

কুমিল্লায় এক খন্ড হংকং নগরীর গল্প!
কুমিল্লায় এক খন্ড হংকং নগরীর গল্প!

শনিবারের সকাল

অপরাজিত থাকার প্রত্যাশা আফঈদাদের
অপরাজিত থাকার প্রত্যাশা আফঈদাদের

মাঠে ময়দানে

আজকের ভগ্যচক্র
আজকের ভগ্যচক্র

আজকের রাশি

এপিএসের পোষা বিড়াল যখন মন্ত্রী
এপিএসের পোষা বিড়াল যখন মন্ত্রী

প্রথম পৃষ্ঠা

বড় ধাক্কার মুখে রাজস্ব খাত
বড় ধাক্কার মুখে রাজস্ব খাত

প্রথম পৃষ্ঠা

জুলাই গণ অভ্যুত্থান স্মরণে প্রতীকী ম্যারাথন
জুলাই গণ অভ্যুত্থান স্মরণে প্রতীকী ম্যারাথন

মাঠে ময়দানে

আমাদের কালের মিষ্টি নায়িকা কবরী
আমাদের কালের মিষ্টি নায়িকা কবরী

শোবিজ

জনগণের সম্মতি নিয়ে নির্বাচন করতে হবে
জনগণের সম্মতি নিয়ে নির্বাচন করতে হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

নেপালের বিপক্ষে প্রীতি ম্যাচে খেলবেন না
নেপালের বিপক্ষে প্রীতি ম্যাচে খেলবেন না

মাঠে ময়দানে

ব্যাটিংয়ে কাইলি মায়ার্স বোলিংয়ে খালেদ
ব্যাটিংয়ে কাইলি মায়ার্স বোলিংয়ে খালেদ

মাঠে ময়দানে

ভুটানে সাবিনা-ঋতুপর্ণার ডাবল হ্যাটট্রিক
ভুটানে সাবিনা-ঋতুপর্ণার ডাবল হ্যাটট্রিক

মাঠে ময়দানে

যুবাদের সিরিজ জয়ের ম্যাচ আজ
যুবাদের সিরিজ জয়ের ম্যাচ আজ

মাঠে ময়দানে

সবজি মুরগির দাম চড়া নাগালের বাইরে ইলিশ
সবজি মুরগির দাম চড়া নাগালের বাইরে ইলিশ

পেছনের পৃষ্ঠা

বন্ধুর স্বপ্ন পূরণে ‘আগুনের পরশমণি’
বন্ধুর স্বপ্ন পূরণে ‘আগুনের পরশমণি’

শোবিজ

পরিকল্পিতভাবে অশান্ত করা হচ্ছে দেশ
পরিকল্পিতভাবে অশান্ত করা হচ্ছে দেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

গোপালগঞ্জে গোয়েন্দা ব্যর্থতা ছিল
গোপালগঞ্জে গোয়েন্দা ব্যর্থতা ছিল

প্রথম পৃষ্ঠা

ব্যাংকঋণ যাচ্ছে সরকারি বন্ডে
ব্যাংকঋণ যাচ্ছে সরকারি বন্ডে

পেছনের পৃষ্ঠা

পাঁচ চলচ্চিত্রে আফজাল হোসেন
পাঁচ চলচ্চিত্রে আফজাল হোসেন

শোবিজ

নান্দনিক নওয়াববাড়ি মসজিদ
নান্দনিক নওয়াববাড়ি মসজিদ

শনিবারের সকাল

মোমেন্টাম ধরে রাখতে চান টাইগাররা
মোমেন্টাম ধরে রাখতে চান টাইগাররা

মাঠে ময়দানে

শান্তির নীড় মাটির ঘর
শান্তির নীড় মাটির ঘর

পেছনের পৃষ্ঠা

১৩ হাজারি ক্লাবে বাটলার
১৩ হাজারি ক্লাবে বাটলার

মাঠে ময়দানে

কক্সবাজারে অপহৃত তিন কিশোর উদ্ধার
কক্সবাজারে অপহৃত তিন কিশোর উদ্ধার

নগর জীবন

অবসর শেষে মৎস্য খামার
অবসর শেষে মৎস্য খামার

শনিবারের সকাল

হাসিনার সম্পদের তথ্য গোপনে করার কিছু নেই
হাসিনার সম্পদের তথ্য গোপনে করার কিছু নেই

প্রথম পৃষ্ঠা

আজ জামায়াতের মহাসমাবেশ, প্রস্তুত সোহরাওয়ার্দী
আজ জামায়াতের মহাসমাবেশ, প্রস্তুত সোহরাওয়ার্দী

পেছনের পৃষ্ঠা