শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শুক্রবার, ১৪ সেপ্টেম্বর, ২০১৮ আপডেট:

দেখার কেউ নেই

দখল হয়ে যাচ্ছে ঢাকার মাঠগুলো

উত্তরার ৩ নম্বর মাঠ ফ্রেন্ডস ক্লাবের নিয়ন্ত্রণে, গুলশান ইয়ুথ ক্লাবের, বেহাল মিরপুর মাঠও
সাঈদুর রহমান রিমন
প্রিন্ট ভার্সন
দখল হয়ে যাচ্ছে ঢাকার মাঠগুলো

কার্যকর তদারকি ও নজরদারির অভাবে দখল হয়ে যাচ্ছে রাজধানীর মাঠগুলো। মাঠের জায়গা দখল করেই পাকা স্থাপনা নির্মাণ করা হয়েছে বিভিন্ন স্থানে। বাণিজ্যিক ব্যবহারের কারণে অনেক মাঠের আয়তন সংকুচিত হয়ে পড়েছে। একশ্রেণির প্রভাবশালীর জবরদখলের কারণে মাঠের ওপর স্থানীয় বাসিন্দাদের কোনো অধিকার থাকছে না। নিয়ন্ত্রকদের অনুমতি ছাড়া মাঠে খেলার সুযোগ পাচ্ছে না কেউ। এমনকি খেলার মাঠ মেলা ও সভা-সমাবেশের জন্য ভাড়া দিয়ে বাণিজ্যিক ফায়দা তুলছেন স্থানীয় প্রভাবশালীরা। মাঠ ও খোলা প্রান্তরের অভাবে তারুণ্য এখন চার দেয়ালের ড্রইংরুমে বন্দী থেকে ভিডিও গেমে আসক্ত হয়ে পড়েছে। রাজধানীর অধিকাংশ মাঠ এখন আর খেলার উপযোগী নেই। বহুবিধ বাণিজ্যিক তৎপরতায় বিপন্ন হয়ে অস্তিত্ব সংকটে রয়েছে ঢাকার মাঠগুলো। কাগজে কলমে রাজধানীর উত্তরা ৩ নম্বর সেক্টরের মাঠটি দেখভাল করার দায়িত্ব সেক্টর কল্যাণ সমিতির, কিন্তু এ মাঠ দখল করে ভাড়া দিয়ে টাকা তুলছে উত্তরা ফ্রেন্ডস ক্লাব। এলাকার শিশু-কিশোরদের টাকা দিয়ে মাঠে খেলাধুলা করতে হয় অথচ রাজউক এ বিষয়ে কিছুই জানে না। রাজউকের এ মাঠ এখন ফ্রেন্ডস ক্লাবের জন্য সোনার ডিম পাড়া হাঁস হয়ে দাঁড়িয়েছে। সেখানে ৩ নম্বর সেক্টর কল্যাণ সমিতি বা বাসিন্দাদের কোনো অনুষ্ঠান করতে হলেও ফ্রেন্ডস ক্লাবকে ভাড়া দিয়ে তবেই মাঠ ব্যবহার করা সম্ভব হয়। কল্যাণ সমিতির ভাইস প্রেসিডেন্ট দেলোয়ার হোসেন ফারুক বলেন, ‘৩ নম্বর সেক্টরের অ্যালোটিদের অনেকেই অভিযোগ করে বলেন, এ মাঠে তারা ঢুকতে পারছেন না। এমনকি তাদের সন্তানরাও খেলাধুলা করতে পারছে না। কল্যাণ সমিতির দফতর সম্পাদক নজরুল ইসলাম ভূইয়া মাহবুব জানান, রাজউকের মাঠটি দেখভালসহ যাবতীয় দায়দায়িত্ব ৩ নম্বর সেক্টর কল্যাণ সমিতির হলেও বাস্তবে কল্যাণ সমিতির নিয়ন্ত্রণে নেই এ মাঠ। সেখানে ফ্রেন্ডস ক্লাবের খবরদারিত্বেই চলে মাঠটি। মাঠ উন্নয়নের নানা পরিকল্পনা নিয়েও কল্যাণ সমিতি বার বার ফ্রেন্ডস ক্লাবের বাধার মুখে পড়েছে। অর্থের বিনিময়ে মাঠ ভাড়া দেওয়াসহ সরকারি মাঠটি নিজেদের দখলে রাখার ব্যাপারে কোনো সদুত্তর দিতে পারেনি ফ্রেন্ডস ক্লাব কর্তৃপক্ষ। রাজউকের একজন কর্মকর্তা জানান, এ মাঠটি রাজউকের সম্পদ। ৩ নম্বর সেক্টরের বাসিন্দারা এ মাঠ ব্যবহার করবেন, যাবতীয় সুযোগ-সুবিধা গ্রহণ করবেন। কিন্তু মাঠটি তো কাউকে নিজস্ব সম্পত্তির মতো ব্যবহার বা ভাড়া দেওয়ার জন্য দেওয়া হয়নি। তিনি বলেন, শিগগিরই মাঠটি অবৈধ দখলমুক্ত করে তা সর্বসাধারণের ব্যবহারের জন্য খুলে দেওয়া হবে।

গতকাল সরেজমিন খোঁজ নিয়ে দেখা যায়, উত্তরা মডেল টাউনে সরকারি জায়গায় রাজউকের গড়ে তোলা খেলার মাঠকে পুঁজি করেই চলছে ক্লাবের বাণিজ্য। সেখানে গেট বানিয়ে তালা লাগিয়ে বসানো হয়েছে নিজস্ব নিরাপত্তাকর্মী। মাঠে ঢুকতে চাইলেই মোটা অঙ্কের টাকায় সদস্য অন্তর্ভুক্ত হতে হয়, মাসে মাসে পরিশোধ করতে হয় দেড় হাজার টাকা ফি। টাকায় কেনা সদস্যপদ ছাড়া এলাকার শিশু, কিশোর, তরুণরা সে মাঠে প্রবেশ করারও সুযোগ পাচ্ছে না। তারা মাঠটি নানারকম বাণিজ্যিক কাজে ব্যবহার করছেন। স্থানীয়রা জানিয়েছেন, অনেক বছর ধরেই উত্তরা ৩ নম্বর সেক্টরের খেলার মাঠটি ‘ফ্রেন্ডস ক্লাবের’ একচ্ছত্র নিয়ন্ত্রণে রয়েছে। রাজউকের এ মাঠের জায়গা দখল করেই গড়ে তোলা হয়েছে ফ্রেন্ডস ক্লাবের আলিশান পাঁচ তলা ভবন। নিচতলায় ২১টি দোকান মোটা অঙ্কের টাকায় পজিশন আকারে বরাদ্দও দেওয়া হয়েছে। তিন তলায় ফ্রেন্ডস ক্লাব কনভেনশন সেন্টারসহ অন্যান্য তলাও বাণিজ্যিকভাবে ব্যবহার করা হচ্ছে। তারাই মাঠের চারপাশ ঘিরে নিরাপত্তা বেষ্টনী নিশ্চিত করে প্রবেশ গেট বানিয়ে তালা ঝুলিয়ে দিয়েছে।

এখন সাড়ে ৪ হাজার থেকে ৭ হাজার টাকা পর্যন্ত এককালীন জমা দিয়ে সদস্যপদ নিয়ে মাসে মাসে দিতে হয় দেড় হাজার টাকা ফি। এই মাসিক ফি বকেয়া পড়লেও সদস্যপদ স্থগিত করে মাঠের প্রবেশাধিকার রহিত করা হয়। অভিযোগ উঠেছে, অপেক্ষাকৃত বয়সী মানুষ সকাল ও সন্ধ্যয় হাঁটার সুযোগ থেকেও বঞ্চিত হচ্ছেন। তারা টাকা দিয়ে সদস্যপদ পাওয়ারও যেমন সুযোগ পাচ্ছেন না, তেমনি চারপাশের ব্যস্ততম রাস্তায় হেঁটে বেড়ানোরও সাহস পান না। কিন্তু এসব অভিযোগকে ডাহা মিথ্যা বলে দাবি করেছেন ফ্রেন্ডস ক্লাবের সিনিয়র সহসভাপতি আবুল কালাম আজাদ। তিনি বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, ‘১৯৮৬ সাল থেকে ফ্রেন্ডস ক্লাব অত্যন্ত শৃঙ্খলাপূর্ণভাবে মাঠটির তদারকি ও ব্যবস্থাপনার দায়িত্ব পালন করছে। ভবঘুরে, পাগল, নেশাখোর ও জবরদখলমুক্ত রাখার জন্যই মাঠের চারদিকে নিরাপত্তা বেস্টনীসহ গেট তৈরি হয়েছে। তবে বিকালে সব শিশু-কিশোরই মাঠে ঢুকতে পারে বলে জানান তিনি।

এলাকাবাসীর অভিযোগ, প্রবেশাধিকার সংরক্ষিত করে, এলাকার যুবকদের খেলার সুযোগ নষ্ট করে, স্থানীয় সাধারণ মানুষকে বিনোদন থেকে বঞ্চিত করার মধ্য দিয়ে সবাইকে ঘরবন্দী বানাচ্ছে ফ্রেন্ডস ক্লাব কর্তৃপক্ষ। এদিকে ফ্রেন্ডস ক্লাবের সঙ্গে জড়িত কয়েকজন পুরনো সদস্য জানান, ক্লাবের পক্ষ থেকে বাছাই করে ফুটবল ও ক্রিকেট টিমের সদস্য হিসেবে ভর্তি করা হয়। তাদের কাছ থেকেই নির্ধারিত টাকা ভর্তি ফি ও মাসিক ফি আদায় করার নিয়ম রয়েছে। এ ক্ষেত্রে তারাই প্রশিক্ষণ ও খেলাধুলার সুযোগ পান। বাকি শিশু-কিশোররা মাঠে ঢুকে হাঁটাহাঁটি করতে পারলেও কোনোরকম খেলাধুলার সুযোগ পায় না। ইদানীং মাঠের ভিতরে অবৈধ স্থাপনা গড়ে তোলার অভিযোগও করেছেন বাসিন্দারা। তারা বলেন, মাঠের কোণে ঘর তুলে, মাঠের সীমানাঘেঁষে নানা দোকান বসিয়ে বেহাল পরিবেশ সৃষ্টি করা হচ্ছে। অথচ সেখানে সেক্টর কল্যাণ সমিতি কোনো উদ্যোগ নিতে গেলেই ফ্রেন্ডস ক্লাব সরাসরি বাধা দেয়।

অভিন্ন অবস্থা গুলশান ইয়ুথ ক্লাব মাঠের : এদিকে গুলশান আবাসিক এলাকার সেন্ট্রাল পার্কসংলগ্ন বৃহত্তম মাঠটিও গুলশান ইয়ুথ ক্লাবের একচ্ছত্র নিয়ন্ত্রণে রয়েছে। রাজউক ১৯৭৭ সালে মাঠটি উন্নয়নের পরপরই ইয়ুথ ক্লাব এ মাঠে দখলদারিত্ব কায়েম করে। তারা মাঠের মূল অবকাঠামো বিনষ্ট করে নিজেদের খেয়ালখুশিমতো মাঠকে কয়েক খণ্ডে বিভক্ত করেছে। মাঠের পূর্ব-উত্তর কোণের একাংশজুড়ে নানারকম পাকা স্থাপনা নির্মাণ করে মাঠকে সংকুচিত করা হয়েছে। সেখানে নানারকম খেলনাসামগ্রী স্থাপনের মাধ্যমে বানানো হয়েছে শিশু কর্নার। মাঠের দক্ষিণ কোণে গড়ে তোলা হয়েছে ইয়ুথ ক্লাবের তিন তলা ভবন। পাশেই কিচেনরুম, আলাদা রেস্টরুমসহ ছোট-বড় বেশ কয়েকটি স্থাপনাও নির্মিত হয়েছে সেখানে। এ ব্যাপারে রাজউকের পরিকল্পনা-অনুমোদন কোনো কিছু নেওয়ার প্রয়োজনবোধও করেনি ইয়ুথ ক্লাব। পাশেই রাজউকের গুলশান সেন্ট্রাল পার্ক থাকার পরও কেন মাঠটির অবকাঠামো বিনষ্ট করে আলাদা চিত্তবিনোদনের ব্যবস্থা করতে হয়েছে— সে প্রশ্নের কোনো সদুত্তর নেই ইয়ুথ ক্লাবের। স্থানীয় বাসিন্দারা জানান, মাঠ, শিশু কর্নার ও ক্লাব ভবন ঘিরে উঁচু প্রাচীর নির্মাণের পর দুই পাশে দুটি গেট করা হয়েছে। সেখানে ক্লাবের নিজস্ব নিরাপত্তা সদস্যরা ২৪ ঘণ্টা পাহারায় থাকেন। এ মাঠের চারপাশে ৩ ফুট চওড়া যে ওয়াকওয়ে নির্মাণ করা হয়েছে সে পথ ধরে হাঁটাচলা করতে পারেন বাসিন্দারা, তবে শিশু-কিশোররা ইচ্ছা করলেও মাঠে খেলাধুলা করতে পারে না। খেলাধুলা করতে হলে ক্লাব নির্ধারিত বিভিন্ন বিভাগে ৩ হাজার থেকে ৫ হাজার টাকায় ভর্তি হতে হয়, মাসে মাসে দিতে হয় দেড় থেকে ২ হাজার টাকা ফি। খোঁজ নিয়ে জানা যায়, বছরের বিভিন্ন সময় নানারকম বাণিজ্যিক কাজে মাঠ ভাড়া দিয়ে সে টাকাও হাতিয়ে নেয় ইয়ুথ ক্লাব। গুলশানে বরাদ্দপ্রাপ্ত বাসিন্দারাও কোনো অনুষ্ঠানের জন্য ইয়ুথ ক্লাবকে চাহিদামাফিক ভাড়া দিয়ে তবেই মাঠের অংশ ব্যবহার করতে পারেন।

মিরপুর সিটি ক্লাবের মাঠ আরও বেহাল : মিরপুর-১২/বি ব্লকের সরকারি মাঠকে পুঁজি করে মিরপুরের সিটি ক্লাব বহুমুখী বাণিজ্য ফেঁদে বসেছে। সংঘবদ্ধ একটি চক্র ঐতিহ্যবাহী এ ক্লাব পরিচালনার নামে মাঠের জায়গাকে বাণিজ্য কেন্দ্র বানিয়ে পজিশন আকারে কেনাবেচা চালাচ্ছে। ক্লাবের মাঠ ব্যবহার করা হচ্ছে বাস-মিনিবাসের গ্যারেজ হিসেবে। আশপাশেই গড়ে উঠেছে ওয়ার্কশপ, ভ্রাম্যমাণ হকার্স মার্কেট। মাঠের ভিতরে সাধারণ মানুষের প্রবেশাধিকার রাখা হয়নি। সেখানে খেলাধুলায় আগ্রহী শিশু-কিশোরদের ঢুকতে হলেও প্রবেশ ফি দিয়েই ঢুকতে হয়। এ ছাড়া চাহিদামাফিক টাকা দিয়ে সদস্য হয়ে তবেই সীমিত কিছু সুযোগ-সুবিধা পাওয়া যায়। জানা গেছে, পল্লবীর বহুল আলোচিত মোল্লাহ্ পরিবারের এক প্রভাবশালী সদস্য এ ক্লাব পরিচালনা কমিটির নেতৃত্বলাভের পর থেকেই সবকিছু পাল্টে ফেলা হয়েছে। নিয়মিত সেখানে জুয়ার রমরমা বাণিজ্যও চালানো হচ্ছে বলে অভিযোগ আছে। মিরপুর ১২ নম্বর বি ব্লকে অবস্থিত অত্র এলাকার অন্যতম বড় খেলার মাঠটি দখল করেই সিটি ক্লাবের পক্ষ থেকে নিয়ম করা হয়, মাঠে ঢুকে এলাকার ছেলেদের খেলতে হলে তাদের চাহিদামাফিক টাকা দিতে হবে। খেলতে আসা শিশু-কিশোরদের জনপ্রতি ভর্তি ফি ৩ হাজার থেকে ১০ হাজার টাকা আর প্রতি মাসে বেতন বাবদ দিতে হয় ৫০০ থেকে ১ হাজার টাকা। মাঠটি নিয়ন্ত্রণের পর থেকে মাঠের তিন দিকেই গড়ে তোলা হয়েছে মার্কেট। এসব দোকানের পজিশন বরাদ্দ বাবদ হাতিয়ে নেওয়া হয়েছে লাখ লাখ টাকা। প্রতি মাসে দোকান ভাড়াই নেওয়া হয় ২০ হাজার থেকে ৮০ হাজার টাকা পর্যন্ত। মাঝে মাঝেই নানাবিধ বাণিজ্যিক কাজে দু-তিন দিনের জন্য ভাড়া দেওয়া হয় মাঠটি। ভুক্তভোগী বাসিন্দারা জানান, কিছু চিহ্নিত ব্যক্তি সিটি ক্লাবের নামে দখল করা মাঠের জায়গায় মার্কেট বানিয়ে, জুয়া চালিয়ে, গাড়ির গ্যারেজ তুলে ও ভর্তি বাণিজ্যের মাধ্যমে কোটি টাকা আয় করছেন।

এই বিভাগের আরও খবর
স্বেচ্ছাসেবক লীগ নেতার লাশ
স্বেচ্ছাসেবক লীগ নেতার লাশ
১৮ মাসে আরও দেড় লাখ রোহিঙ্গা আশ্রয় নিয়েছে
১৮ মাসে আরও দেড় লাখ রোহিঙ্গা আশ্রয় নিয়েছে
অমীমাংসিত নানা ইস্যু আলোচনায়
অমীমাংসিত নানা ইস্যু আলোচনায়
ঢাকায় মানবাধিকার কার্যালয় হতে দেব না
ঢাকায় মানবাধিকার কার্যালয় হতে দেব না
কাঙ্ক্ষিত ফলাফল অর্জন করতে হবে
কাঙ্ক্ষিত ফলাফল অর্জন করতে হবে
বিষাক্ত ধোঁয়ায় মানুষ ক্যানসার আক্রান্ত
বিষাক্ত ধোঁয়ায় মানুষ ক্যানসার আক্রান্ত
অবসরে যাচ্ছেন মোদি
অবসরে যাচ্ছেন মোদি
বাধা দিলে বাধবে লড়াই
বাধা দিলে বাধবে লড়াই
উন্নত চিকিৎসা নিশ্চিতে খালেদা জিয়ার আহ্বান
উন্নত চিকিৎসা নিশ্চিতে খালেদা জিয়ার আহ্বান
এনসিপির দরজা খোলা, জামায়াতের সঙ্গে জোট নয়
এনসিপির দরজা খোলা, জামায়াতের সঙ্গে জোট নয়
দুর্নীতি মামলায় আবুল বারকাত কারাগারে
দুর্নীতি মামলায় আবুল বারকাত কারাগারে
দুর্গন্ধযুক্ত আয়নাঘরে পারফিউমের ঘ্রাণ!
দুর্গন্ধযুক্ত আয়নাঘরে পারফিউমের ঘ্রাণ!
সর্বশেষ খবর
দাবদাহে টিকতে গাড়ির ছাদে ঠাঁই পেল হাতে বানানো এয়ার কুলার
দাবদাহে টিকতে গাড়ির ছাদে ঠাঁই পেল হাতে বানানো এয়ার কুলার

১ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ছেলের পরকীয়া ঠেকাতে মা ফোন করে বলেন বিমানে বোমা আছে: র‌্যাব
ছেলের পরকীয়া ঠেকাতে মা ফোন করে বলেন বিমানে বোমা আছে: র‌্যাব

১০ মিনিট আগে | জাতীয়

চাঁদপুরে সাংবাদিকতা প্রশিক্ষণ কর্মশালা সম্পন্ন
চাঁদপুরে সাংবাদিকতা প্রশিক্ষণ কর্মশালা সম্পন্ন

২০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ব্যবসায়ীকে হত্যার ঘটনায় ব্যবস্থা নিচ্ছে আইনশৃঙ্খলা বাহিনী: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
ব্যবসায়ীকে হত্যার ঘটনায় ব্যবস্থা নিচ্ছে আইনশৃঙ্খলা বাহিনী: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

২১ মিনিট আগে | জাতীয়

মোংলায় বৃষ্টিতে তলিয়েছে সাড়ে ৬শ চিংড়ি ঘের
মোংলায় বৃষ্টিতে তলিয়েছে সাড়ে ৬শ চিংড়ি ঘের

২৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নদীর এই বাঁধ দিয়ে বন্যা ঠেকানো সম্ভব নয় : দুর্যোগ উপদেষ্টা
নদীর এই বাঁধ দিয়ে বন্যা ঠেকানো সম্ভব নয় : দুর্যোগ উপদেষ্টা

৩২ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বৃষ্টি ও তাপমাত্রা নিয়ে আবহাওয়া অধিদপ্তরের নতুন বার্তা
বৃষ্টি ও তাপমাত্রা নিয়ে আবহাওয়া অধিদপ্তরের নতুন বার্তা

৩৯ মিনিট আগে | জাতীয়

জেমিনি এখন পড়ছে হোয়াটসঅ্যাপ চ্যাট, সুরক্ষায় বদলান সেটিং
জেমিনি এখন পড়ছে হোয়াটসঅ্যাপ চ্যাট, সুরক্ষায় বদলান সেটিং

৪২ মিনিট আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

বাংলাদেশ-যুক্তরাষ্ট্র শুল্ক আলোচনা অব্যাহত থাকবে
বাংলাদেশ-যুক্তরাষ্ট্র শুল্ক আলোচনা অব্যাহত থাকবে

৪৫ মিনিট আগে | জাতীয়

সিরিয়ার বিস্তীর্ণ কৃষিজমিতে আগুন ধরিয়ে দিল ইসরায়েলি বাহিনী
সিরিয়ার বিস্তীর্ণ কৃষিজমিতে আগুন ধরিয়ে দিল ইসরায়েলি বাহিনী

৫৩ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‌‘সরকার জনগণের জানমাল ও সম্মান রক্ষায় সম্পূর্ণরূপে ব্যর্থ’
‌‘সরকার জনগণের জানমাল ও সম্মান রক্ষায় সম্পূর্ণরূপে ব্যর্থ’

৫৯ মিনিট আগে | রাজনীতি

ঠাকুরগাঁও সীমান্তে বিএসএফের গুলিতে বাংলাদেশি নিহত
ঠাকুরগাঁও সীমান্তে বিএসএফের গুলিতে বাংলাদেশি নিহত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

এবার মুদ্রার উল্টোপিঠ দেখলেন সাকিব
এবার মুদ্রার উল্টোপিঠ দেখলেন সাকিব

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পররাষ্ট্র দপ্তরের ১৩৫০ কর্মকর্তাকে ছাঁটাই করছে ট্রাম্প প্রশাসন
পররাষ্ট্র দপ্তরের ১৩৫০ কর্মকর্তাকে ছাঁটাই করছে ট্রাম্প প্রশাসন

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঝিনাইদহে হাসপাতালে বসুন্ধরা শুভসংঘের পরিচ্ছন্নতা অভিযান
ঝিনাইদহে হাসপাতালে বসুন্ধরা শুভসংঘের পরিচ্ছন্নতা অভিযান

১ ঘণ্টা আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

জঙ্গিবাদের সন্দেহে বাংলাদেশি নাগরিকদের তদন্তে সহযোগিতা করবে মালয়েশিয়া ও বাংলাদেশ
জঙ্গিবাদের সন্দেহে বাংলাদেশি নাগরিকদের তদন্তে সহযোগিতা করবে মালয়েশিয়া ও বাংলাদেশ

১ ঘণ্টা আগে | পরবাস

মার্কিন নাগরিককে পিটিয়ে হত্যা ইসরায়েলি বসতি স্থাপনকারীদের
মার্কিন নাগরিককে পিটিয়ে হত্যা ইসরায়েলি বসতি স্থাপনকারীদের

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মারুফুলের হাতেই থাকছে আবাহনীর দায়িত্ব
মারুফুলের হাতেই থাকছে আবাহনীর দায়িত্ব

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ব্যারিস্টার সৈয়দ ইশতিয়াক আহমেদের ২২তম মৃত্যুবার্ষিকী আজ
ব্যারিস্টার সৈয়দ ইশতিয়াক আহমেদের ২২তম মৃত্যুবার্ষিকী আজ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আবু সাঈদের শাহাদাত বার্ষিকীতে বেরোবি যাচ্ছেন চার উপদেষ্টা
আবু সাঈদের শাহাদাত বার্ষিকীতে বেরোবি যাচ্ছেন চার উপদেষ্টা

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

গাইবান্ধায় ভাতিজার ছুরিকাঘাতে চাচার মৃত্যু
গাইবান্ধায় ভাতিজার ছুরিকাঘাতে চাচার মৃত্যু

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দুই দেশের হয়ে টেস্ট খেলা মুরের অবসর
দুই দেশের হয়ে টেস্ট খেলা মুরের অবসর

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পাশবিক এই হত্যাকাণ্ডের দৃষ্টান্তমূলক শাস্তির ব্যবস্থা নেয়া হবে : আসিফ নজরুল
পাশবিক এই হত্যাকাণ্ডের দৃষ্টান্তমূলক শাস্তির ব্যবস্থা নেয়া হবে : আসিফ নজরুল

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজাকে শিশুদের কবরস্থান বানাচ্ছে ইসরায়েল: জাতিসংঘ
গাজাকে শিশুদের কবরস্থান বানাচ্ছে ইসরায়েল: জাতিসংঘ

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের ড্রোন হামলায় লেবাননে হতাহত ৬
ইসরায়েলের ড্রোন হামলায় লেবাননে হতাহত ৬

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জোতা’র ২০ নম্বর জার্সি আজীবনের জন্য তুলে রাখলো লিভারপুল
জোতা’র ২০ নম্বর জার্সি আজীবনের জন্য তুলে রাখলো লিভারপুল

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

স্থায়ীভাবে অভাব দূর করছে বসুন্ধরা গ্রুপ
স্থায়ীভাবে অভাব দূর করছে বসুন্ধরা গ্রুপ

২ ঘণ্টা আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

গাজায় ত্রাণ নিতে গিয়ে দুই মাসে নিহত ৭৯৮ ফিলিস্তিনি
গাজায় ত্রাণ নিতে গিয়ে দুই মাসে নিহত ৭৯৮ ফিলিস্তিনি

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাবা-মায়ের পর মারা গেছে দগ্ধ শিশু রাফিয়াও
বাবা-মায়ের পর মারা গেছে দগ্ধ শিশু রাফিয়াও

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

কুষ্টিয়ায় ভুল প্রশ্নপত্র দেওয়ায় কেন্দ্রসচিবসহ ছয়জনকে অব্যাহতি
কুষ্টিয়ায় ভুল প্রশ্নপত্র দেওয়ায় কেন্দ্রসচিবসহ ছয়জনকে অব্যাহতি

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
কাতারের মার্কিন ঘাঁটিতে ইরানি হামলা, স্যাটেলাইট চিত্রে যা দেখা গেলো
কাতারের মার্কিন ঘাঁটিতে ইরানি হামলা, স্যাটেলাইট চিত্রে যা দেখা গেলো

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হাসিনাকন্যা পুতুলকে বাধ্যতামূলক ছুটিতে পাঠাল বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা
হাসিনাকন্যা পুতুলকে বাধ্যতামূলক ছুটিতে পাঠাল বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মিটফোর্ডে ব্যবসায়ীকে হত্যার ঘটনায় গ্রেফতার ৪
মিটফোর্ডে ব্যবসায়ীকে হত্যার ঘটনায় গ্রেফতার ৪

১৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সেনাপ্রধানের হুংকার, এক ইঞ্চি মাটিও ছাড়বে না ইরান
সেনাপ্রধানের হুংকার, এক ইঞ্চি মাটিও ছাড়বে না ইরান

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এয়ার ইন্ডিয়ার বিমান বিধ্বস্ত হওয়ার কারণ জানালো তদন্তকারীরা
এয়ার ইন্ডিয়ার বিমান বিধ্বস্ত হওয়ার কারণ জানালো তদন্তকারীরা

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের পারমাণবিক স্থাপনাগুলোর বর্তমান অবস্থা কি?
ইরানের পারমাণবিক স্থাপনাগুলোর বর্তমান অবস্থা কি?

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কারাগারে আবুল বারকাত
কারাগারে আবুল বারকাত

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জোয়ালে বেঁধে নব দম্পতিকে দিয়ে করানো হলো হালচাষ!
জোয়ালে বেঁধে নব দম্পতিকে দিয়ে করানো হলো হালচাষ!

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পদ্মা সেতুর বোঝা এখনও টানছেন গ্রাহকরা, মোবাইল রিচার্জে কাটে সারচার্জ
পদ্মা সেতুর বোঝা এখনও টানছেন গ্রাহকরা, মোবাইল রিচার্জে কাটে সারচার্জ

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিমানে ‘বোমা থাকার’ ফোনে থামল কাঠমান্ডুগামী ফ্লাইট
বিমানে ‘বোমা থাকার’ ফোনে থামল কাঠমান্ডুগামী ফ্লাইট

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিএনপির আদর্শ ও রাজনীতির সঙ্গে সন্ত্রাস-বর্বরতার কোনো সম্পর্ক নেই : মির্জা ফখরুল
বিএনপির আদর্শ ও রাজনীতির সঙ্গে সন্ত্রাস-বর্বরতার কোনো সম্পর্ক নেই : মির্জা ফখরুল

১৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

খুলনায় বাসার সামনে যুবদল নেতাকে গুলি করে হত্যা
খুলনায় বাসার সামনে যুবদল নেতাকে গুলি করে হত্যা

২১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

যুদ্ধে ৫০০ ইসরায়েলি নিহত, দাবি ইরানি স্পিকারের
যুদ্ধে ৫০০ ইসরায়েলি নিহত, দাবি ইরানি স্পিকারের

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইতিহাস গড়ে টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে ইতালি
ইতিহাস গড়ে টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে ইতালি

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

চিকিৎসাধীন শিল্পী ফরিদা পারভীনের খোঁজ নিলেন খালেদা জিয়া
চিকিৎসাধীন শিল্পী ফরিদা পারভীনের খোঁজ নিলেন খালেদা জিয়া

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চার দশকের সংঘাতের অবসান, অস্ত্র ধ্বংস করছে পিকেকে
চার দশকের সংঘাতের অবসান, অস্ত্র ধ্বংস করছে পিকেকে

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিএনপির দুই গ্রুপের সংঘর্ষ-গোলাগুলির ঘটনায় ১০ নেতা বহিষ্কার
বিএনপির দুই গ্রুপের সংঘর্ষ-গোলাগুলির ঘটনায় ১০ নেতা বহিষ্কার

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পাশবিক এই হত্যাকাণ্ডের দৃষ্টান্তমূলক শাস্তির ব্যবস্থা নেয়া হবে : আসিফ নজরুল
পাশবিক এই হত্যাকাণ্ডের দৃষ্টান্তমূলক শাস্তির ব্যবস্থা নেয়া হবে : আসিফ নজরুল

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

টেনিস খেলোয়াড় ‘মেয়েকে গুলি করে হত্যা’ করলেন বাবা
টেনিস খেলোয়াড় ‘মেয়েকে গুলি করে হত্যা’ করলেন বাবা

২২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

এসএসসি পরীক্ষায় সেনাবাহিনী পরিচালিত শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানসমূহের অসাধারণ সাফল্য
এসএসসি পরীক্ষায় সেনাবাহিনী পরিচালিত শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানসমূহের অসাধারণ সাফল্য

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজায় ৮ ইসরায়েলি সেনা হতাহত
গাজায় ৮ ইসরায়েলি সেনা হতাহত

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাফে শ্রীলঙ্কাকে ৯ গোলে বিধ্বস্ত করলো বাংলাদেশ
সাফে শ্রীলঙ্কাকে ৯ গোলে বিধ্বস্ত করলো বাংলাদেশ

১৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

২১ জেলায় পানিতে ডুবেছে ৭২ হাজার হেক্টর জমির ফসল
২১ জেলায় পানিতে ডুবেছে ৭২ হাজার হেক্টর জমির ফসল

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইচ্ছামতো সূর্যস্নান করতে পারবেন না ট্রাম্প, ড্রোন হামলা হতে পারে
ইচ্ছামতো সূর্যস্নান করতে পারবেন না ট্রাম্প, ড্রোন হামলা হতে পারে

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নির্বাচনের নির্দিষ্ট তারিখ দিলেই চলমান সব সংকট কেটে যাবে: দুদু
নির্বাচনের নির্দিষ্ট তারিখ দিলেই চলমান সব সংকট কেটে যাবে: দুদু

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সরকারি উচ্চ বিদ্যালয়ের ৬৭ শিক্ষককে একযোগে বদলি
সরকারি উচ্চ বিদ্যালয়ের ৬৭ শিক্ষককে একযোগে বদলি

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সেই হীরার শহর এখন ভূতুড়ে অতীত
সেই হীরার শহর এখন ভূতুড়ে অতীত

১৮ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

কাপ্তাই হ্রদে পানি বৃদ্ধি পাওয়ায় বেড়েছে বিদ্যুৎ উৎপাদন
কাপ্তাই হ্রদে পানি বৃদ্ধি পাওয়ায় বেড়েছে বিদ্যুৎ উৎপাদন

১৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ট্রাম্পের বিরুদ্ধে খলিলের ২০ মিলিয়ন ডলারের মামলা
ট্রাম্পের বিরুদ্ধে খলিলের ২০ মিলিয়ন ডলারের মামলা

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

টেক্সাসে বন্যায় নিহত বেড়ে ১২৮, নিখোঁজ ১৬০— পরিদর্শনে ট্রাম্প
টেক্সাসে বন্যায় নিহত বেড়ে ১২৮, নিখোঁজ ১৬০— পরিদর্শনে ট্রাম্প

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
নিথর দেহ টেনেহিঁচড়ে চলে উন্মত্ততা
নিথর দেহ টেনেহিঁচড়ে চলে উন্মত্ততা

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রকাশ্যে গুলি ও রগ কেটে খুন
প্রকাশ্যে গুলি ও রগ কেটে খুন

প্রথম পৃষ্ঠা

ঢাকায় মানবাধিকার কার্যালয় হতে দেব না
ঢাকায় মানবাধিকার কার্যালয় হতে দেব না

প্রথম পৃষ্ঠা

দুর্গন্ধযুক্ত আয়নাঘরে পারফিউমের ঘ্রাণ!
দুর্গন্ধযুক্ত আয়নাঘরে পারফিউমের ঘ্রাণ!

প্রথম পৃষ্ঠা

রাজপথ যেন মরণফাঁদ
রাজপথ যেন মরণফাঁদ

পেছনের পৃষ্ঠা

অবসরে যাচ্ছেন মোদি
অবসরে যাচ্ছেন মোদি

প্রথম পৃষ্ঠা

এনসিপির দরজা খোলা, জামায়াতের সঙ্গে জোট নয়
এনসিপির দরজা খোলা, জামায়াতের সঙ্গে জোট নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

অপরাধীরাই খানের টাকার খনি
অপরাধীরাই খানের টাকার খনি

প্রথম পৃষ্ঠা

ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন প্রস্তুতি
ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন প্রস্তুতি

প্রথম পৃষ্ঠা

বাঘ দম্পতি রোমিও জুলিয়েটের কোলে ডোনাল্ড ট্রাম্প
বাঘ দম্পতি রোমিও জুলিয়েটের কোলে ডোনাল্ড ট্রাম্প

পেছনের পৃষ্ঠা

খাল থেকে ১৫ কেজির বোয়াল শিকার
খাল থেকে ১৫ কেজির বোয়াল শিকার

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

পর্যটকে টইটম্বুর কক্সবাজারে আতঙ্ক গুপ্তখাল
পর্যটকে টইটম্বুর কক্সবাজারে আতঙ্ক গুপ্তখাল

নগর জীবন

ঘড়ির রাজকীয় ব্যবসা এখন ধুঁকছে
ঘড়ির রাজকীয় ব্যবসা এখন ধুঁকছে

শনিবারের সকাল

নেপালে বাড়ছে বাংলাদেশি পর্যটক
নেপালে বাড়ছে বাংলাদেশি পর্যটক

পেছনের পৃষ্ঠা

আগে দরকার সুশীল সমাজের সংস্কার
আগে দরকার সুশীল সমাজের সংস্কার

প্রথম পৃষ্ঠা

বিদেশি নায়িকা কেন পছন্দ শাকিবের
বিদেশি নায়িকা কেন পছন্দ শাকিবের

শোবিজ

আল্লু অর্জুনের চার নায়িকা
আল্লু অর্জুনের চার নায়িকা

শোবিজ

আতঙ্কে ফেনী নোয়াখালীবাসী
আতঙ্কে ফেনী নোয়াখালীবাসী

পেছনের পৃষ্ঠা

উন্নত চিকিৎসা নিশ্চিতে খালেদা জিয়ার আহ্বান
উন্নত চিকিৎসা নিশ্চিতে খালেদা জিয়ার আহ্বান

প্রথম পৃষ্ঠা

বিষাক্ত ধোঁয়ায় মানুষ ক্যানসার আক্রান্ত
বিষাক্ত ধোঁয়ায় মানুষ ক্যানসার আক্রান্ত

প্রথম পৃষ্ঠা

পঞ্চম শীর্ষ টেস্ট সেঞ্চুরিয়ান রুট
পঞ্চম শীর্ষ টেস্ট সেঞ্চুরিয়ান রুট

মাঠে ময়দানে

স্বেচ্ছাসেবক লীগ নেতার লাশ
স্বেচ্ছাসেবক লীগ নেতার লাশ

প্রথম পৃষ্ঠা

বৃষ্টিভেজা দিনে কাছাকাছি রাজ-শুভশ্রী
বৃষ্টিভেজা দিনে কাছাকাছি রাজ-শুভশ্রী

শোবিজ

জয়ে শুরু রংপুর রাইডার্সের
জয়ে শুরু রংপুর রাইডার্সের

মাঠে ময়দানে

বাংলাদেশের দাপটে অসহায় শ্রীলঙ্কা
বাংলাদেশের দাপটে অসহায় শ্রীলঙ্কা

মাঠে ময়দানে

ব্যাটারদের টেকনিকে দুর্বলতা রয়েছে
ব্যাটারদের টেকনিকে দুর্বলতা রয়েছে

মাঠে ময়দানে

সোনালি যুগের চলচ্চিত্র নির্মাতা দিলীপ বিশ্বাস
সোনালি যুগের চলচ্চিত্র নির্মাতা দিলীপ বিশ্বাস

শোবিজ

চিলড্রেন অব হ্যাভেন
চিলড্রেন অব হ্যাভেন

শোবিজ

বন্যার প্রভাব বাজারে কাঁচা মরিচ ৩০০ টাকা
বন্যার প্রভাব বাজারে কাঁচা মরিচ ৩০০ টাকা

পেছনের পৃষ্ঠা