শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শনিবার, ১৭ নভেম্বর, ২০১৮ আপডেট:

ভোটের দামামা

চমকের শেষ নেই মনোনয়নে

দলে-জোটে যখন তখন পরিবর্তন, দল বদল মন বদল, বিস্ময় নিয়ে অপেক্ষা মাঠকর্মীদের
নিজস্ব প্রতিবেদক
প্রিন্ট ভার্সন
চমকের শেষ নেই মনোনয়নে

কুমিল্লার লাকসামে দুই দিন আগেও বিএনপি কর্মীরা জানতেন এবার ধানের শীষে ভোট করবেন চৈতি গ্রুপের মালিক দলের নেতা আবুল কালাম। এ কারণে দল ছাড়তে হয়েছিল সাবেক এমপি কর্নেল (অব.) আনোয়ারুল আজিমকে। গতকাল হঠাৎ বদলে গেল দৃশ্যপট। আনোয়ারুল আজিমের বহিষ্কারাদেশ প্রত্যাহার করে তাকেই ধানের শীষ প্রতীক দেওয়ার সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে। একইভাবে ফেনী-৩ আসনে আওয়ামী লীগের মনোনয়নপত্র নিয়েছিলেন ওয়ান-ইলেভেনের আলোচিত লেফটেন্যান্ট জেনারেল মাসুদ উদ্দীন চৌধুরী। বুধবার তিনি আবার জাতীয় পার্টির মনোনয়নপত্র নিয়েছেন। আর তার বিপরীতে বিএনপির মনোনয়নপত্র কিনেছেন ওয়ান ব্যাংক ও এইচআরসি গ্রুপের চেয়ারম্যান সাঈদ হোসেন চৌধুরী। এভাবেই সারা দেশে বিভিন্ন আসনে মনোনয়ন নিয়ে চলছে নানারকম চমক। একসময়ের কট্টর আওয়ামী লীগবিরোধীরা ঠাঁই পাচ্ছেন এবার নৌকায়। অন্যদিকে কট্টর বিএনপিবিরোধীরাও ধানের শীষ নিয়ে গ্রামে যাওয়ার প্রস্তুতি নিচ্ছেন। রাজনীতিতে চলছে গতি পরিবর্তনের এক মহাসমারোহ। শুধু আওয়ামী লীগ-বিএনপি নয়, ইসলামী দলগুলোর মন বদল হচ্ছে। জামায়াতে ইসলামী স্বতন্ত্র ব্যানার নিয়েই ভোট করবে বিএনপির সঙ্গে। তাদের আসনে ঐক্যফ্রন্টের থাকবে দুর্বল প্রার্থী। আবার এরশাদ থাকবেন তার লাঙ্গল নিয়ে। শেষ মুহূর্তে বিকল্পধারাকে নৌকায় চড়তে হতে পারে। তবে একসময়ের কট্টর আওয়ামী লীগাররা এবার লড়ছেন ধানের শীষ নিয়ে। এ নিয়ে দুই জোটের কর্মীদের মধ্যে একদিকে যেমন রয়েছে কৌতূহল, অন্যদিকে রয়েছে হতাশা ও বিস্ময়।

এদিকে এবারকার নির্বাচনে সর্বোচ্চসংখ্যক ব্যবসায়ী দুই দল থেকেই মনোনয়নপত্র সংগ্রহ করেছেন। শুধু দুই দল নয়, জাতীয় পার্টি, বিকল্পধারাসহ অন্য দলগুলোতেও ব্যবসায়ীর ভিড় রয়েছে। আওয়ামী লীগের প্রার্থীরা উৎকণ্ঠায় আছেন জোটের প্রার্থীদের মনোনয়ন নিয়ে। অনেক নির্বাচনী এলাকায় জোটের খুচরা দলে ২ শতাংশ ভোট না থাকার পরও তারা অনেক আসন দাবি করছেন। শুধু তাই নয়, আওয়ামী লীগের জনপ্রিয় প্রার্থীদের বাদ দেওয়ার জন্য চাপেও রাখছেন। আওয়ামী লীগ স্বাভাবিকভাবে পরিস্থিতি উত্তরণের চেষ্টা করছে। তবে আওয়ামী লীগ সভানেত্রী কঠোর দৃষ্টিকোণ থেকেই সব কিছু দেখছেন। তিনি চেষ্টা করছেন সার্বিক অবস্থায় জোট ধরে রেখে জরিপের ভিত্তিতে জনপ্রিয় অবস্থানে থাকা প্রার্থীদের মনোনয়ন দিতে। এ ক্ষেত্রে জোটের অজনপ্রিয় প্রার্থীদের অন্যভাবে মূল্যায়নের আশ্বাসও দেওয়া হচ্ছে। নারী  নেত্রীদের সংরক্ষিত আসন ছেড়ে মূল নির্বাচনে প্রার্থী রাখার চেষ্টা চলছে। একই অবস্থা বিএনপিতেও। তবে জোটকে আসন ছাড়ার বিষয়ে বিএনপি এবার অনেক উদার। কর্নেল অলি আহমদ, মাহমুদুর রহমান মান্না, মোস্তফা মহসীন মন্টু, সুলতান মোহাম্মদ মনসুর আহমদসহ জোট-মহাজোটের অনেক প্রার্থীকে ভালোভাবে ছাড় দেওয়া হচ্ছে। গুরুত্ব দেওয়া হচ্ছে তাদের ইচ্ছা-অনিচ্ছাকে। এমনকি জোটের পুরনো দলগুলোকেও বিজয়ী করে আনতে সবাইকে দেওয়া হচ্ছে ধানের শীষ। সাবেক মহাহিসাব নিরীক্ষক ও সুশাসনের জন্য নাগরিকের (সুজন) সভাপতি এম হাফিজ উদ্দিন খান বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, রাজনীতিবিদ ও রাজনৈতিক দলগুলোর মধ্যে মূল্যবোধের সংকট প্রকট। দীর্ঘদিনেও তাদের গুণগত কোনো পরিবর্তন আসেনি। এ কারণে যখন যেখানে সুবিধা সেখানে যাওয়া এবং যাকে দিয়ে সুবিধা তাকে নিয়ে নেওয়ার বিষয়ে তেমন কোনো পরোয়া করে না। তিনি বলেন, ওয়ান-ইলেভেনের একজন কুশীলব যখন আওয়ামী লীগের মনোনয়ন প্রত্যাশা করেন তখন বোঝা যায় মুখে যাই বলা হোক না কেন সেই দলের সঙ্গে তার সম্পৃক্ততা আছে। আবার যখন এমপি মনোনয়ন দেওয়ার বিষয়ে আওয়ামী লীগের নেতিবাচক ইঙ্গিত পেলেন সঙ্গে সঙ্গে তিনি চলে গেলেন জাতীয় পার্টিতে। সেই পার্টিও তাকে দলের সর্বোচ্চ ফোরামের পদ দিয়ে দিল। রাজনৈতিক এ খেলা শুধুই স্বার্থকেন্দ্রিক, এখানে মূল্যবোধের লেশমাত্র নেই।

এ বিষয়ে সুজন সম্পাদক ড. বদিউল আলম মজুমদার বলেছেন, প্রচলিত কথায় বলা হয়, ‘রাজনীতিতে শেষ কথা নেই’। আসলে রাজনীতিতে নীতি-আদর্শ থাকা উচিত। যে ব্যক্তি যে দলে থাকবে, তার সঙ্গে সেই নীতি-আদর্শ থাকা উচিত। বাম দলগুলো ছাড়া আমাদের দেশের মূল রাজনৈতিক দলগুলোর কাছে নীতি-আদর্শ গুরুত্বপূর্ণ নয়। তাদের কাছে মূল বিষয় হলো ক্ষমতা, ক্ষমতায় থাকা। এখন রাজনীতি আর সেবা নয়, এটা ভোগে পরিণত হয়েছে। এ পরিবর্তন ভয়াবহ রূপ নেবে। এখন অসুস্থ রাজনীতি চলছে। তিনি বলেন, নির্বাচনের জন্য রাজনৈতিক দলে কমপক্ষে তিন বছর থাকার বিধান আরপিও থেকে তুলে দিয়ে মূলত অপরাজনীতিকে উৎসাহিত করা হয়েছে। ইসির কর্মকর্তারা বলছেন, রাজনৈতিক দলের প্রার্থী হতে হলে অন্তত তিন বছর সংশ্লিষ্ট দলে থাকার বাধ্যবাধতার বিধান (আরপিও ১২ অনুচ্ছেদের ১ দফা ঞ) যোগ হয়েছিল নবম সংসদ নির্বাচনে; তাতে ডিগবাজির পথ বন্ধ হয়েছিল ভোটের আগে। কিন্তু দশম সংসদ নির্বাচনের আগমুহূর্তে ২০১৩ সালের ২৮ অক্টোবর বিধানটি বিলোপ করে আরপিও সংশোধন হয়; এতে দল বদলের সুযোগ উন্মুক্ত হয়ে যায়। সাবেক নির্বাচন কমিশনার ব্রিগেডিয়ার জেনারেল (অব.) ড. এম সাখাওয়াত হোসেন বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, ‘রাজনৈতিক দলের মনোনয়ন বাণিজ্য ও হঠাৎ হঠাৎ দল পরিবর্তন ঠেকানোর জন্য আমরা ২০০৮ সালে সব রাজনৈতিক দলের সম্মতি নিয়ে আইন করেছিলাম। গণপ্রতিনিধিত্ব আদেশে (আরপিও) রেখেছিলাম, কোনো রাজনৈতিক দল থেকে নির্বাচনে অংশ নিতে ওই দলে কমপক্ষে তিন বছর থাকতে হবে। কিন্তু পরে সে আইন বাদ দেওয়া হয়েছে। নির্বাচন কমিশন এজন্য কোনো আপত্তিও তোলেনি।’ সাবেক এই নির্বাচন কমিশনার বলেন, আরপিও থেকে এ বিধান তুলে দিয়ে প্রকৃত রাজনীতিবিদদের বঞ্চিত করা হয়েছে। রাতারাতি দল পরিবর্তনের সুযোগ সৃষ্টি হয়েছে। দলগুলো অন্য দল থেকে লোক বাগাতে এমনটা করেছে বলে মনে করছেন তিনি। এতে অরাজনীতিকরা রাজনীতিতে আসছে। নির্বাচনেও এর ব্যাপক প্রভাব পড়বে। মনোনয়ন বাণিজ্য হতে পারে। নির্বাচনে টাকার ছড়াছড়িও হতে পারে। তিনি বলেন, রাজনৈতিক দলগুলো তাদের সংকীর্ণ স্বার্থে এটা করছে।

ড. এম সাখাওয়াত হোসেন রাষ্ট্রপতি আবদুল হামিদের ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের সমাবর্তনে গত মাসে দেওয়া ভাষণের কথা স্মরণ করিয়ে দেন। সেদিন রাষ্ট্রপতি বলেন, রাজনীতি হলো গরিবের বউ। ইঞ্জিনিয়ার, ডাক্তার, ভিসি, আইজি, আর্মির জেনারেল, জজ সাবরা, যারা ৬৭ বছর চাকরি করব। রিটায়ার্ড কইরা কইব আমিও রাজনীতি করিব।... ডাইরেক্ট রাজনীতির মধ্যে আইসা তারা ইলেকশন করবে, মন্ত্রী হয়ে যাবে, এটা কেমন কেমন লাগে। রাষ্ট্রপতি বলেন, আমার মনে হয়, আমাদের দেশের রাজনীতির গুণগত পরিবর্তন হচ্ছে না। এটা বন্ধ হওয়া উচিত। এগুলো থামানো দরকার।

এই বিভাগের আরও খবর
রাজনৈতিক দল নিষিদ্ধের সিদ্ধান্ত বাতিল করুন
রাজনৈতিক দল নিষিদ্ধের সিদ্ধান্ত বাতিল করুন
বাঁচার যুদ্ধ এখনো শেষ হয়নি
বাঁচার যুদ্ধ এখনো শেষ হয়নি
২৯ বছর পর হত্যা মামলার নির্দেশ
২৯ বছর পর হত্যা মামলার নির্দেশ
বাপের সঙ্গে পাল্লা দিতে যেয়ো না
বাপের সঙ্গে পাল্লা দিতে যেয়ো না
জুলাই সনদ গুরুত্বপূর্ণ মাইলফলক
জুলাই সনদ গুরুত্বপূর্ণ মাইলফলক
নির্বাচনের সব প্রস্তুতি নেওয়া হয়েছে
নির্বাচনের সব প্রস্তুতি নেওয়া হয়েছে
শাপলা আদায়ে আন্দোলনে নামবে এনসিপি
শাপলা আদায়ে আন্দোলনে নামবে এনসিপি
যুদ্ধবিরতির মধ্যেই ৯৭ ফিলিস্তিনিকে হত্যা ইসরায়েলের
যুদ্ধবিরতির মধ্যেই ৯৭ ফিলিস্তিনিকে হত্যা ইসরায়েলের
গণ অভ্যুত্থানে হত্যার বিচার দ্রুত বিচার ট্রাইব্যুনালে
গণ অভ্যুত্থানে হত্যার বিচার দ্রুত বিচার ট্রাইব্যুনালে
প্রেমিকার ওপর ক্ষুব্ধ হয়ে খুন করেন মাহির
প্রেমিকার ওপর ক্ষুব্ধ হয়ে খুন করেন মাহির
এ কে আজাদের গ্রেপ্তার দাবিতে ফরিদপুরে বিক্ষোভ
এ কে আজাদের গ্রেপ্তার দাবিতে ফরিদপুরে বিক্ষোভ
রাজনীতিবিদরা ঐক্য হারিয়ে ফেলছেন
রাজনীতিবিদরা ঐক্য হারিয়ে ফেলছেন
সর্বশেষ খবর
‘ওয়েটিং রুম’-এ রহস্যময় শুভশ্রী
‘ওয়েটিং রুম’-এ রহস্যময় শুভশ্রী

১ সেকেন্ড আগে | মাঠে ময়দানে

এশিয়ান যুব গেমসে ইতিহাস! কাবাডিতে এলো প্রথম পদক
এশিয়ান যুব গেমসে ইতিহাস! কাবাডিতে এলো প্রথম পদক

২ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

তেলাপোকা মারতে গিয়ে পুরো অ্যাপার্টমেন্টে আগুন
তেলাপোকা মারতে গিয়ে পুরো অ্যাপার্টমেন্টে আগুন

৪ মিনিট আগে | পাঁচফোড়ন

নওয়াব ফয়জুন্নেছা কলেজে শিক্ষার্থীদের জন্য বাস সার্ভিস চালু
নওয়াব ফয়জুন্নেছা কলেজে শিক্ষার্থীদের জন্য বাস সার্ভিস চালু

৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

চর বিজয়ে দৃশ্যমান হয়েছে ম্যানগ্রোভ প্রজাতির গাছ
চর বিজয়ে দৃশ্যমান হয়েছে ম্যানগ্রোভ প্রজাতির গাছ

৭ মিনিট আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

পিরোজপুরে চুরি হওয়া ২৯ মোবাইল ফোন উদ্ধার করল পুলিশ
পিরোজপুরে চুরি হওয়া ২৯ মোবাইল ফোন উদ্ধার করল পুলিশ

৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

রিজওয়ানকে অধিনায়কত্ব থেকে সরানোয় তীব্র সমালোচনা আমিরের
রিজওয়ানকে অধিনায়কত্ব থেকে সরানোয় তীব্র সমালোচনা আমিরের

১০ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

ভালুকায় কাভার্ডভ্যানের চাপায় বৃদ্ধ নিহত
ভালুকায় কাভার্ডভ্যানের চাপায় বৃদ্ধ নিহত

১১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ভালুকায় ১০০ পিস ইয়াবাসহ চার মাদক ব্যবসায়ী গ্রেফতার
ভালুকায় ১০০ পিস ইয়াবাসহ চার মাদক ব্যবসায়ী গ্রেফতার

১৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

৫০ ওভারই স্পিন করিয়ে ওয়ানডেতে ওয়েস্ট ইন্ডিজের ইতিহাস
৫০ ওভারই স্পিন করিয়ে ওয়ানডেতে ওয়েস্ট ইন্ডিজের ইতিহাস

১৫ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

ভোলায় মেয়েকে হত্যায় বাবার সাত বছরের কারাদণ্ড
ভোলায় মেয়েকে হত্যায় বাবার সাত বছরের কারাদণ্ড

১৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

‘১২ বছরে দেশে সড়ক দুর্ঘটনায় নিহত ১ লাখ ১৬ হাজারের বেশি মানুষ’
‘১২ বছরে দেশে সড়ক দুর্ঘটনায় নিহত ১ লাখ ১৬ হাজারের বেশি মানুষ’

২২ মিনিট আগে | জাতীয়

বগুড়ায় মালটা চাষে যুবক মাসুদের বাজিমাত
বগুড়ায় মালটা চাষে যুবক মাসুদের বাজিমাত

২৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

আবারও খুন, এবার মৃত্যুদণ্ড সাজ্জাদের
আবারও খুন, এবার মৃত্যুদণ্ড সাজ্জাদের

২৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

আওয়ামী লীগের ঝটিকা মিছিল থেকে গ্রেফতার ১৩১
আওয়ামী লীগের ঝটিকা মিছিল থেকে গ্রেফতার ১৩১

৩০ মিনিট আগে | নগর জীবন

টাঙ্গাইলে জালিয়াতির মামলায় কারাগারে মাদ্রাসার অধ্যক্ষ
টাঙ্গাইলে জালিয়াতির মামলায় কারাগারে মাদ্রাসার অধ্যক্ষ

৩২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

চুয়াডাঙ্গায় মদপানে ছয়জনের মৃত্যুর ঘটনায় ৪ মরদেহ উত্তোলন
চুয়াডাঙ্গায় মদপানে ছয়জনের মৃত্যুর ঘটনায় ৪ মরদেহ উত্তোলন

৩৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

অসাধু চক্রের বিরুদ্ধে পঞ্চগড়ে ব্যবসায়ীদের স্মারকলিপি প্রদান
অসাধু চক্রের বিরুদ্ধে পঞ্চগড়ে ব্যবসায়ীদের স্মারকলিপি প্রদান

৩৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বিভেদ নয় ঐক্য চাই, স্বপ্নের বাংলাদেশ গড়তে চাই: মাসুদ সাঈদী
বিভেদ নয় ঐক্য চাই, স্বপ্নের বাংলাদেশ গড়তে চাই: মাসুদ সাঈদী

৩৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

দিনাজপুরে আগাম জাতের আলু চাষে ব্যস্ত কৃষক
দিনাজপুরে আগাম জাতের আলু চাষে ব্যস্ত কৃষক

৪২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

তথ্য ও সম্প্রচার মন্ত্রণালয় সংক্রান্ত উপদেষ্টা পরিষদ কমিটি গঠন
তথ্য ও সম্প্রচার মন্ত্রণালয় সংক্রান্ত উপদেষ্টা পরিষদ কমিটি গঠন

৪৪ মিনিট আগে | জাতীয়

ঢাকা আসছেন জার্মানির উপমন্ত্রী জোহান সাথফ
ঢাকা আসছেন জার্মানির উপমন্ত্রী জোহান সাথফ

৪৮ মিনিট আগে | জাতীয়

বেতন কমিশনের প্রতিবেদন নির্দিষ্ট সময়ের মধ্যে দাখিল
বেতন কমিশনের প্রতিবেদন নির্দিষ্ট সময়ের মধ্যে দাখিল

৫১ মিনিট আগে | জাতীয়

‘অর্থনীতির সমস্যা সমাধানে কেন্দ্রীয় ব্যাংকের স্বাধীনতা নিশ্চিত করতে হবে’
‘অর্থনীতির সমস্যা সমাধানে কেন্দ্রীয় ব্যাংকের স্বাধীনতা নিশ্চিত করতে হবে’

৫১ মিনিট আগে | জাতীয়

রিশাদের ব্যাটে ঝড়, বাংলাদেশের সংগ্রহ ২১৩
রিশাদের ব্যাটে ঝড়, বাংলাদেশের সংগ্রহ ২১৩

৫২ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

গাইবান্ধায় বৃদ্ধাকে ধর্ষণের অভিযোগ, বিচার দাবিতে বিক্ষোভ
গাইবান্ধায় বৃদ্ধাকে ধর্ষণের অভিযোগ, বিচার দাবিতে বিক্ষোভ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পৃথিবীর সবচেয়ে কাছে আসছে জোড়া ধূমকেতু
পৃথিবীর সবচেয়ে কাছে আসছে জোড়া ধূমকেতু

১ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

চুয়াডাঙ্গায় একই পরিবারের ৫ জনকে কুপিয়ে জখম
চুয়াডাঙ্গায় একই পরিবারের ৫ জনকে কুপিয়ে জখম

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

হাসিনা এখনো দেশের বিরুদ্ধে নানান যড়যন্ত্র করে যাচ্ছেন : আমান
হাসিনা এখনো দেশের বিরুদ্ধে নানান যড়যন্ত্র করে যাচ্ছেন : আমান

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

জবি ছাত্রদল নেতা জোবায়েদ হত্যা মামলায় আদালতে ৩ আসামি
জবি ছাত্রদল নেতা জোবায়েদ হত্যা মামলায় আদালতে ৩ আসামি

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সর্বাধিক পঠিত
বর্তমান অন্তর্বর্তী সরকার আরও ১-২ বছর থাকবে : ইকবাল করিম ভূঁইয়া
বর্তমান অন্তর্বর্তী সরকার আরও ১-২ বছর থাকবে : ইকবাল করিম ভূঁইয়া

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এ কে আজাদ যে আওয়ামী লীগ নেতা, তা সর্বজনস্বীকৃত : নায়াব ইউসুফ
এ কে আজাদ যে আওয়ামী লীগ নেতা, তা সর্বজনস্বীকৃত : নায়াব ইউসুফ

১৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সরকারি কর্মকর্তা-কর্মচারীদের সম্মানি বাড়িয়ে পুনঃনির্ধারণ
সরকারি কর্মকর্তা-কর্মচারীদের সম্মানি বাড়িয়ে পুনঃনির্ধারণ

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৯ সচিবকে বাধ্যতামূলক অবসরে পাঠাল সরকার
৯ সচিবকে বাধ্যতামূলক অবসরে পাঠাল সরকার

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

২৭তম বিসিএসে বাতিলদের কী হবে কেউ জানে না!
২৭তম বিসিএসে বাতিলদের কী হবে কেউ জানে না!

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৪ হাজার এএসআই নিয়োগের প্রজ্ঞাপন জারি
৪ হাজার এএসআই নিয়োগের প্রজ্ঞাপন জারি

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রতিরক্ষা জোরদারে ৮৮৫০ তরুণ-তরুণীকে প্রশিক্ষণ দেবে সরকার
প্রতিরক্ষা জোরদারে ৮৮৫০ তরুণ-তরুণীকে প্রশিক্ষণ দেবে সরকার

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

স্ত্রীসহ সাংবাদিক সুভাষ সিংহের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা
স্ত্রীসহ সাংবাদিক সুভাষ সিংহের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘মাসখানেক আগেই জোবায়েদকে হত্যার পরিকল্পনা করে বর্ষা ও মাহির’
‘মাসখানেক আগেই জোবায়েদকে হত্যার পরিকল্পনা করে বর্ষা ও মাহির’

৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ইউক্রেনের ‘৭৮ শতাংশ দখল’ করে নিয়েছে রাশিয়া, ধারণা ট্রাম্পের
ইউক্রেনের ‘৭৮ শতাংশ দখল’ করে নিয়েছে রাশিয়া, ধারণা ট্রাম্পের

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জন্ম নিয়েই বাপের সঙ্গে পাল্লা দিও না: গোলাম পরওয়ার
জন্ম নিয়েই বাপের সঙ্গে পাল্লা দিও না: গোলাম পরওয়ার

২০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আদানির বিদ্যুৎ কেন্দ্র এখন গলার কাঁটা
আদানির বিদ্যুৎ কেন্দ্র এখন গলার কাঁটা

১৬ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের বাড়ি ভাড়া বাড়ছে ১৫ শতাংশ
এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের বাড়ি ভাড়া বাড়ছে ১৫ শতাংশ

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিশ্বকাপ থেকে বিদায় নিয়ে যা বললেন বাংলাদেশ অধিনায়ক
বিশ্বকাপ থেকে বিদায় নিয়ে যা বললেন বাংলাদেশ অধিনায়ক

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইরানের পাশে দাঁড়াল প্রতিবেশী আরব দেশ, নিরাপত্তা নিশ্চিতের প্রতিশ্রুতি
ইরানের পাশে দাঁড়াল প্রতিবেশী আরব দেশ, নিরাপত্তা নিশ্চিতের প্রতিশ্রুতি

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

স্বপ্ন দেখতেই থাকুন, পরমাণু স্থাপনা ধ্বংসের দাবি নিয়ে ট্রাম্পকে খোঁচা খামেনির
স্বপ্ন দেখতেই থাকুন, পরমাণু স্থাপনা ধ্বংসের দাবি নিয়ে ট্রাম্পকে খোঁচা খামেনির

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাশিয়ার শর্ত মেনে ইউক্রেনকে যুদ্ধ থামাতে বললেন ট্রাম্প
রাশিয়ার শর্ত মেনে ইউক্রেনকে যুদ্ধ থামাতে বললেন ট্রাম্প

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এইচএসসিতে বোর্ড সেরা স্নেহা
এইচএসসিতে বোর্ড সেরা স্নেহা

২১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

যুদ্ধবিরতি টিকিয়ে রাখতে কাবুলকে যা করতে বললো পাকিস্তান
যুদ্ধবিরতি টিকিয়ে রাখতে কাবুলকে যা করতে বললো পাকিস্তান

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এ কে আজাদকে গ্রেফতারের দাবিতে ফরিদপুরে বিক্ষোভ মিছিল
এ কে আজাদকে গ্রেফতারের দাবিতে ফরিদপুরে বিক্ষোভ মিছিল

২০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মারা গেলেন 'শোলে'র জেলার গোবর্ধন আসরানি
মারা গেলেন 'শোলে'র জেলার গোবর্ধন আসরানি

১৯ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

দেব-রুক্মিণী নিয়ে নতুন গুঞ্জন, ফের ভাঙনের ইঙ্গিত?
দেব-রুক্মিণী নিয়ে নতুন গুঞ্জন, ফের ভাঙনের ইঙ্গিত?

৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ইরানের পাশে দাঁড়ালো রাশিয়া
ইরানের পাশে দাঁড়ালো রাশিয়া

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুদ্ধবিরতি ভাঙলে হামাসকে সম্পূর্ণভাবে নির্মূল করবেন ট্রাম্প!
যুদ্ধবিরতি ভাঙলে হামাসকে সম্পূর্ণভাবে নির্মূল করবেন ট্রাম্প!

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বঙ্গোপসাগরে লঘুচাপের আভাস, বাড়তে পারে বৃষ্টিপাতের প্রবণতা
বঙ্গোপসাগরে লঘুচাপের আভাস, বাড়তে পারে বৃষ্টিপাতের প্রবণতা

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জবি ছাত্রদল নেতা হত্যায় তিন আসামি গ্রেফতার
জবি ছাত্রদল নেতা হত্যায় তিন আসামি গ্রেফতার

২৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

আজ দেশের বাজারে স্বর্ণের দাম
আজ দেশের বাজারে স্বর্ণের দাম

৭ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

যে কারণে হোয়াইট হাউসের একাংশ ভেঙে ফেলছেন ট্রাম্প
যে কারণে হোয়াইট হাউসের একাংশ ভেঙে ফেলছেন ট্রাম্প

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজায় একদিনে ১৫৩ টন বোমা ফেলেছে ইসরায়েল: নেতানিয়াহু
গাজায় একদিনে ১৫৩ টন বোমা ফেলেছে ইসরায়েল: নেতানিয়াহু

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নেতানিয়াহু কানাডায় পা রাখলে গ্রেপ্তার করা হবে: মার্ক কার্নি
নেতানিয়াহু কানাডায় পা রাখলে গ্রেপ্তার করা হবে: মার্ক কার্নি

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
গৃহিণী স্ত্রীকে রেস্টুরেন্ট ব্যবসায়ী দেখিয়ে গড়েছেন অঢেল সম্পদ
গৃহিণী স্ত্রীকে রেস্টুরেন্ট ব্যবসায়ী দেখিয়ে গড়েছেন অঢেল সম্পদ

পেছনের পৃষ্ঠা

বিএনপির প্রার্থী হতে মরিয়া রুমিন ফারহানাসহ আটজন
বিএনপির প্রার্থী হতে মরিয়া রুমিন ফারহানাসহ আটজন

নগর জীবন

আবারও ই-কমার্স প্রতারণা
আবারও ই-কমার্স প্রতারণা

পেছনের পৃষ্ঠা

আদেশ জারির পর গণভোট
আদেশ জারির পর গণভোট

প্রথম পৃষ্ঠা

ভোগান্তির ১১৪ কিলোমিটার
ভোগান্তির ১১৪ কিলোমিটার

পেছনের পৃষ্ঠা

জামায়াত ক্ষমতায় এলে ফেরার আশঙ্কা আওয়ামী লীগের
জামায়াত ক্ষমতায় এলে ফেরার আশঙ্কা আওয়ামী লীগের

প্রথম পৃষ্ঠা

চট্টগ্রামে এবার শিক্ষার্থীর রগ কাটা লাশ
চট্টগ্রামে এবার শিক্ষার্থীর রগ কাটা লাশ

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

বাপের সঙ্গে পাল্লা দিতে যেয়ো না
বাপের সঙ্গে পাল্লা দিতে যেয়ো না

প্রথম পৃষ্ঠা

বিরোধী দল দমনই যার একমাত্র যোগ্যতা
বিরোধী দল দমনই যার একমাত্র যোগ্যতা

প্রথম পৃষ্ঠা

ইলিশ রক্ষায় মায়া নেই জেলেদের
ইলিশ রক্ষায় মায়া নেই জেলেদের

নগর জীবন

বিপর্যয় কাটবে কীভাবে
বিপর্যয় কাটবে কীভাবে

প্রথম পৃষ্ঠা

থাইল্যান্ডে ভালো করার প্রত্যাশা আফঈদাদের
থাইল্যান্ডে ভালো করার প্রত্যাশা আফঈদাদের

মাঠে ময়দানে

উপাদেয় হিরণ্ময় হাতিয়া
উপাদেয় হিরণ্ময় হাতিয়া

সম্পাদকীয়

আবারও আসতে পারে ১/১১
আবারও আসতে পারে ১/১১

নগর জীবন

পর্নোগ্রাফিতে যুক্ত দম্পতি সিআইডির অভিযানে গ্রেপ্তার
পর্নোগ্রাফিতে যুক্ত দম্পতি সিআইডির অভিযানে গ্রেপ্তার

পেছনের পৃষ্ঠা

ভোটের মাঠে বিএনপি জামায়াত জাতীয় পার্টি
ভোটের মাঠে বিএনপি জামায়াত জাতীয় পার্টি

নগর জীবন

প্রেমিকার ওপর ক্ষুব্ধ হয়ে খুন করেন মাহির
প্রেমিকার ওপর ক্ষুব্ধ হয়ে খুন করেন মাহির

প্রথম পৃষ্ঠা

আগাম শীতের সবজি চাষে স্বপ্ন বুনছেন কৃষক
আগাম শীতের সবজি চাষে স্বপ্ন বুনছেন কৃষক

পেছনের পৃষ্ঠা

যুক্তরাষ্ট্রে হাজিরা দিতে গিয়ে গ্রেপ্তার বাংলাদেশি নারী
যুক্তরাষ্ট্রে হাজিরা দিতে গিয়ে গ্রেপ্তার বাংলাদেশি নারী

পেছনের পৃষ্ঠা

রাজনৈতিক দল নিষিদ্ধের সিদ্ধান্ত বাতিল করুন
রাজনৈতিক দল নিষিদ্ধের সিদ্ধান্ত বাতিল করুন

প্রথম পৃষ্ঠা

রাজনীতিবিদরা ঐক্য হারিয়ে ফেলছেন
রাজনীতিবিদরা ঐক্য হারিয়ে ফেলছেন

প্রথম পৃষ্ঠা

আজই সিরিজ নিশ্চিত করতে চান মিরাজরা
আজই সিরিজ নিশ্চিত করতে চান মিরাজরা

মাঠে ময়দানে

২৭তম বিসিএসে বাতিলদের কী হবে কেউ জানে না!
২৭তম বিসিএসে বাতিলদের কী হবে কেউ জানে না!

পেছনের পৃষ্ঠা

শান্তি ও মুক্তির পাথেয় আল কোরআন
শান্তি ও মুক্তির পাথেয় আল কোরআন

সম্পাদকীয়

নীরব ঘাতক হাড়ক্ষয়
নীরব ঘাতক হাড়ক্ষয়

স্বাস্থ্য

আদানির বিদ্যুৎ কেন্দ্র এখন গলার কাঁটা
আদানির বিদ্যুৎ কেন্দ্র এখন গলার কাঁটা

পেছনের পৃষ্ঠা

আমরণ অনশন চলছে
আমরণ অনশন চলছে

পেছনের পৃষ্ঠা

বগুড়ায় এনসিপির সভায় ককটেল বিস্ফোরণ
বগুড়ায় এনসিপির সভায় ককটেল বিস্ফোরণ

দেশগ্রাম

বিক্ষোভ মিছিল
বিক্ষোভ মিছিল

নগর জীবন