শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, সোমবার, ০৩ ডিসেম্বর, ২০১৮

পূর্বাচলের যানজট লাঘবে ইউলুপ নির্মাণের সুপারিশ

শিমুল মাহমুদ ও জিন্নাতুন নূর
প্রিন্ট ভার্সন
পূর্বাচলের যানজট লাঘবে ইউলুপ নির্মাণের সুপারিশ

রাজধানীর পূর্বাচল নতুন উপশহর প্রকল্প ও পার্শ্ববর্তী এলাকার অব্যাহত যানজট লাঘবে একাধিক ইউলুপ তৈরির সুপারিশ করেছেন নগর পরিকল্পনাবিদরা। তারা বলেছেন, নগরীর সবচেয়ে সুপরিকল্পিত পূর্বাচল উপশহর প্রকল্পটি পুরোপুরি বাস্তবায়ন হলে সড়ক ব্যবস্থাপনা আরও উন্নত করতে হবে। ট্রাফিক সিগন্যাল ছাড়াই ইউলুপ ব্যবহার করে প্রতিদিন লাখ লাখ মানুষ যেন নিরাপদে যার যার গন্তব্যে যেতে পারেন সেটি নিশ্চিত করতে হবে। বিশেষ ঢাকা শহরের সঙ্গে পূর্বাঞ্চলের যোগাযোগ রক্ষার জন্য এই ইউলুপ কাজে আসবে। আর ইউলুপ তৈরির ক্ষেত্রে বিশেষজ্ঞ কমিটি দিয়ে গুরুত্বপূর্ণ এই সড়কটির ট্রাফিক ইমপেক্ট অ্যাসেসমেন্ট (টিআইএ) রিপোর্ট তৈরি করে তার বাস্তবায়ন করতে হবে। এ ছাড়া পূর্বাঞ্চলসহ আশপাশের মানুষের চলাচলের জন্য ‘সার্ভিস রোড’ও চালু করার সুপারিশ করেছেন বিশেষজ্ঞরা। এর ফলে পূর্বাচল তিনশ ফুট রাস্তাটিতে অবাধ যান চলাচল সক্রিয় থাকবে। বর্তমানে কুড়িল বিশ্বরোড থেকে বালু ব্রিজ, কাঞ্চন সেতু হয়ে ঢাকা-সিলেট মহাসড়কের ভুলতা পর্যন্ত হাজার হাজার যানবাহন চলাচল করে। এসব যানবাহনের চাপে মাঝে মাঝেই তিনশ ফুট সড়কটির বিভিন্ন অংশে যানজট তৈরি হয়। সংশ্লিষ্টরা বলেন, এই সড়কটির আশপাশের স্থানীয় বাসিন্দা, যাদের প্রধান সড়ক ব্যবহারের প্রয়োজন নেই তারা শুধু সার্ভিস রোড ব্যবহার করেই যাতায়াত করতে পারবেন। সার্ভিস রোড টু সার্ভিস রোড ইউলুপ তৈরি করা হলে মূল সড়কটিতে কোনো বাধা ছাড়াই যানবাহন চলতে পারবে। উল্লেখ্য, রাজধানীর রামপুরা ও বাড্ডা এলাকায় দুটি ইউলুপ তৈরির ফলে রামপুরা ব্রিজ এলাকা ও বাড্ডার যানজট কমে গেছে। পাশাপাশি রামপুরা থেকে রোকেয়া সরণি সড়কটি অনেকটা যানজট মুক্ত হয়েছে। এই সড়কে যাতায়াতে এখন সময় লাগছে আগের চেয়ে কম। নগর পরিকল্পনাবিদ স্থপতি মোবাশ্বের হোসেন বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, পূর্বাঞ্চলে ভবিষ্যতে পরিকল্পিত আবাসন এলাকা গড়ে উঠবে। এখন মাত্র ১ শতাংশ মানুষ সেখানে বসবাস করছে। কিন্তু এরপরও তিনশ ফুট হয়ে পূর্বাঞ্চলে যাওয়ার সড়কটিতে প্রাইভেট কার, মালবাহী ট্রাক, পিকআপ ও বাসের চাপে এখন মাত্রাতিরিক্ত যানজট তৈরি হচ্ছে। আশঙ্কার বিষয় এই যে, ভবিষ্যতে পরিপূর্ণ আবাসন এলাকা তৈরি হলে সেখানে যখন মানুষ পুরোপুরিভাবে বসবাস শুরু করবে তখন যানজট আরও বৃদ্ধি পাবে। আর এটি নিয়ন্ত্রণের জন্য রাস্তাটির গুরুত্বপূর্ণ দু-একটি পয়েন্টে ইউলুপের মতো স্থাপনা তৈরি করা যেতে পারে। বিশেষত ঢাকা শহরের সঙ্গে পূর্বাঞ্চলের যোগাযোগ রক্ষার জন্য এই ইউলুপ কাজে আসবে। এ ছাড়া পূর্বাঞ্চলসহ আশপাশের মানুষের চলাচলের জন্য সার্ভিস রোড চালু করা যেতে পারে। সাধারণত একটি এলাকার পাশ দিয়ে মহাসড়ক চলে গেলে সে এলাকার মানুষের স্বাচ্ছন্দ্যে চলাচলের জন্য সার্ভিস রোড তৈরি করা হয়। তিনশ ফুট সড়কের পাশেই যাদের ঘরবাড়ি তারা ঘর থেকে বের হয়েই প্রধান সড়কে উঠবেন এমন না। এজন্য বিকল্প হিসেবে সার্ভিস রোড ব্যবহার করা যেতে পারে। একইসঙ্গে এই সড়কে লম্বা দূরত্বে যাতায়াতের জন্য এক্সপ্রেসওয়ের মতো অবকাঠামোর নির্মাণও সড়কের ওপর যানজটের চাপ কমাবে। তিনি আরও বলেন, এই সড়কটির সেবামূলক স্থাপনাগুলোর পাশে সার্ভিস রোড করা হলে মানুষ উপকৃত হবেন। এ ছাড়া এই সড়কটি দুই পাশের মূল সড়ক থেকে উঁচু করে তৈরি করতে হবে। আর উঁচু সড়কের নিচের অংশ দিয়ে যানবাহন চলাচলের ব্যবস্থা রাখা যেতে পারে।

সংশ্লিষ্টরা বলেন, পূর্বাঞ্চল নতুন শহর গড়ে ওঠার খবর যখন আমরা জানতে পারলাম তখন বেশ আশান্বিত ছিলাম এই ভেবে যে শহরের পূর্ব প্রান্তে নতুন শহর গড়ে উঠছে। কারণ, শহরের ভিতরে আমরা তিনশ ফুট সড়ক পাই না। আমরা ধরেই নিয়েছিলাম যে এই প্রশস্ত সড়কটি আমাদের জন্য স্বস্তি নিয়ে আসবে। অর্থাৎ তিনশ ফুট সড়কে গেলে অন্তত আমাদের শহরের ভিতর যানজটের যে চাপ সহ্য করতে হয় তা আর হবে না। কিন্তু গত দুই বছরে আমরা দেখতে পাচ্ছি এখানে যে পরিমাণ ট্রাফিক, যানজট বৃদ্ধি পেয়েছে তা সামলাতে এখনই ট্রাফিক পুলিশকে হিমশিম খেতে হচ্ছে। এই এলাকায় যখন পরিপূর্ণভাবে আবাসন ব্যবস্থা চালু হবে তখন আরও নানা রকম কর্মব্যস্ততা তৈরি হবে। আর এই অবস্থায় যখন পূর্বাঞ্চলকে ঘিরে পরিপূর্ণ শহর গড়ে উঠবে তখন এই যানজটের চাপ নিতে পারবে কিনা তা নিয়ে আশঙ্কা তৈরি হয়েছে। দুঃখজনক যে, শহরের ট্রাফিক যেখানে আমরা সামলাতে পারছি না সেখানে আন্তজেলা ট্রাফিক পরিবহন ব্যবস্থাও শহরের মধ্য দিয়ে (তিনশ ফুট সড়ক দিয়ে) পরিচালিত হচ্ছে। কিন্তু পৃথিবীর কোনো দেশেই শহরের মধ্য দিয়ে আন্তজেলা পরিবহন ব্যবস্থা গড়ে ওঠার নজির নেই। লক্ষ্য করে দেখা গেছে যে, বিশ্বরোডে ফ্লাইওভারের শেষে যাত্রীবাহী যানগুলো থেকে নেমে যাত্রীরা সড়কের ওপর দাঁড়িয়ে থেকেও সড়কের যানজট বা বিশৃঙ্খলা তৈরি করে।  স্বনামধন্য স্থপতি মোহাম্মদ ফয়েজ উল্লাহ বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, তিনশ ফুট সড়কটি কাঞ্চন ব্রিজের কাছে যেখানে গিয়ে শেষ হয়েছে সেখানে এটি ইংরেজি ‘টি’ অক্ষরের মতো আকৃতি তৈরি করেছে। আর এই আকৃতি কার্যত এক ধরনের বাধা তৈরি করে। যেমন— এখান থেকে একজন বাঁয়ে বা ডানে যেতে পারবেন ঠিকই কিন্তু ডানে যাওয়ার জন্য কোনো ইউলুপ বা ওভারপাস নেই। অর্থাৎ এই ইন্টারসেকশন এক ধরনের ‘বটলনেক’-এর মতো হয়ে গিয়েছে। এজন্য শহরের এই রাস্তার ইন্টারসেকশন, ট্রাফিক নোটস এগুলোকে উন্নত করতে ইউলুপ করে যানজট সমস্যার সমাধান করতে হবে। কিন্তু তিনশ ফুট সড়কটি যেখানে গিয়ে শেষ হয়েছে তার উন্নয়নের বিষয়গুলো এখন পর্যন্ত অসমাপ্ত রয়ে গেছে। যা এক ধরনের সমস্যা তৈরি করছে। এ ছাড়া পণ্য ও যাত্রী পরিবহনের জন্য শহরের সঙ্গে এই সড়কটির এক ধরনের সংযোগ তৈরি হয়েছে যা কোনোভাবেই কাম্য নয়। এক্ষেত্রে আমাদের নগর পরিকল্পনাতেও সমস্যা আছে। বিশেষ করে শহরের মাঝখানে কীভাবে পণ্য পরিবহন ও খালাস হবে সেটি পরিকল্পনামাফিক গড়ে ওঠেনি। তিনি আরও বলেন, আমরা ছাত্রাবস্থা থেকেই ইস্টার্ন বাইপাসের কথা শুনে আসছি কিন্তু আজও ইস্টার্ন বাইপাসের বা এর মতো কার্যকরী কোনো ব্যবস্থা দেখতে পাইনি। তিনশ ফুট এখন আন্তজেলার জন্য যাত্রী বা পণ্য পরিবহনের অন্যতম রুট হয়ে দাঁড়িয়েছে। এটি যানজট আরও বৃদ্ধি করছে।

তবে তিনশ ফুট সড়কে নির্দিষ্ট করে ঠিক কোথায় ইউলুপের মতো অবকাঠামো গড়ে তোলা প্রয়োজন তা জানতে চাইলে মোহাম্মদ ফয়েজ উল্লাহ বলেন, এজন্য গবেষণা বা জরিপ প্রয়োজন। সড়কটির কোথায় জনসংখ্যা বেশি এবং যানজটের ধরন ইত্যাদি তথ্য বের করতে হবে। যা নগর পরিকল্পনার মধ্যে অন্তর্ভুক্ত। এজন্য নগর পরিকল্পনাবিদ, সমাজবিজ্ঞানী ও স্থপতিদের নিয়ে এ বিষয়ে জরিপ হওয়া প্রয়োজন। এ ধরনের একটি জরিপ পরিচালনা করার কথাও ছিল। যারা এটি নিয়ে কাজ করছে তাদের এরই মধ্যে এই জরিপ সম্পন্ন করার কথা। আর এই টিআইএ রিপোর্ট মেনে তিনশ ফুট সড়কের ওপর ইউলুপ তৈরি করা হলে যানজট কমানোর ক্ষেত্রে তা কার্যকরী সমাধান হতে পারে।

এই বিভাগের আরও খবর
লিটনদের পাত্তাই দিল না শ্রীলঙ্কা
লিটনদের পাত্তাই দিল না শ্রীলঙ্কা
স্ত্রীকে হত্যার পর লাশ ১১ টুকরা
স্ত্রীকে হত্যার পর লাশ ১১ টুকরা
ঢাকায় জাতিসংঘ মানবাধিকার মিশন খসড়া অনুমোদন
ঢাকায় জাতিসংঘ মানবাধিকার মিশন খসড়া অনুমোদন
শুল্ক প্রত্যাহারে এখনো আশাবাদী বাংলাদেশ
শুল্ক প্রত্যাহারে এখনো আশাবাদী বাংলাদেশ
বাংলাদেশে অবিলম্বে নির্বাচন চাই
বাংলাদেশে অবিলম্বে নির্বাচন চাই
এসএসসিতে কেন এ ফল বিপর্যয়
এসএসসিতে কেন এ ফল বিপর্যয়
রেকর্ড ৩২ শতাংশ ফেল
রেকর্ড ৩২ শতাংশ ফেল
প্রধান বিচারপতি নিয়োগে দুই বিষয়ে ঐকমত্য
প্রধান বিচারপতি নিয়োগে দুই বিষয়ে ঐকমত্য
প্রধান উপদেষ্টার নির্দেশে সবাই খুশি
প্রধান উপদেষ্টার নির্দেশে সবাই খুশি
ভোট বাতিল ক্ষমতা ফেরত চায় ইসি
ভোট বাতিল ক্ষমতা ফেরত চায় ইসি
দিল্লির কাছে ক্ষতিপূরণ চান ত্রিপুরার মন্ত্রী
দিল্লির কাছে ক্ষতিপূরণ চান ত্রিপুরার মন্ত্রী
জি এম কাদের একজন কর্তৃত্ববাদী
জি এম কাদের একজন কর্তৃত্ববাদী
সর্বশেষ খবর
চুরি করে বিদ্যুৎ ব্যবহার, বগুড়ায় আওয়ামী লীগ নেতার চার বছরের কারাদণ্ড
চুরি করে বিদ্যুৎ ব্যবহার, বগুড়ায় আওয়ামী লীগ নেতার চার বছরের কারাদণ্ড

২ সেকেন্ড আগে | দেশগ্রাম

ফেনীতে বন্যায় প্লাবিত হচ্ছে নতুন নতুন গ্রাম, ভোগান্তি চরমে
ফেনীতে বন্যায় প্লাবিত হচ্ছে নতুন নতুন গ্রাম, ভোগান্তি চরমে

২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

গাইবান্ধায় যৌতুকের মামলায় সাজাপ্রাপ্ত আসামি গ্রেফতার
গাইবান্ধায় যৌতুকের মামলায় সাজাপ্রাপ্ত আসামি গ্রেফতার

৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

চুরি-ডাকাতি ও চাঁদাবাজির প্রতিবাদে ঝিনাইদহে মানববন্ধন
চুরি-ডাকাতি ও চাঁদাবাজির প্রতিবাদে ঝিনাইদহে মানববন্ধন

৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

পটিয়ায় স্বেচ্ছাসেবক লীগ নেতার ঝুলন্ত লাশ উদ্ধার
পটিয়ায় স্বেচ্ছাসেবক লীগ নেতার ঝুলন্ত লাশ উদ্ধার

৭ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

পদ্মা সেতুর বোঝা এখনও টানছেন গ্রাহকরা, মোবাইল রিচার্জে কাটে সারচার্জ
পদ্মা সেতুর বোঝা এখনও টানছেন গ্রাহকরা, মোবাইল রিচার্জে কাটে সারচার্জ

১৪ মিনিট আগে | জাতীয়

ট্রেনে কাটা পড়ে স্কুল শিক্ষিকার মৃত্যু
ট্রেনে কাটা পড়ে স্কুল শিক্ষিকার মৃত্যু

১৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

গাইবান্ধায় মাদক ব্যবসায়ী গ্রেফতার
গাইবান্ধায় মাদক ব্যবসায়ী গ্রেফতার

১৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সাফে শ্রীলঙ্কাকে ৯ গোলে বিধ্বস্ত করলো বাংলাদেশ
সাফে শ্রীলঙ্কাকে ৯ গোলে বিধ্বস্ত করলো বাংলাদেশ

২৩ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

সরকারি উচ্চ বিদ্যালয়ের ৬৭ শিক্ষককে একযোগে বদলি
সরকারি উচ্চ বিদ্যালয়ের ৬৭ শিক্ষককে একযোগে বদলি

২৪ মিনিট আগে | জাতীয়

আন্তর্জাতিক নারী ফুটবল উৎসব বসুন্ধরা কিংস অ্যারেনায়
আন্তর্জাতিক নারী ফুটবল উৎসব বসুন্ধরা কিংস অ্যারেনায়

৩১ মিনিট আগে | মুক্তমঞ্চ

আওয়ামী লীগ রাজনৈতিক দল নয়, মাফিয়া সংগঠনে পরিণত হয়েছে : সালাহউদ্দিন
আওয়ামী লীগ রাজনৈতিক দল নয়, মাফিয়া সংগঠনে পরিণত হয়েছে : সালাহউদ্দিন

৩২ মিনিট আগে | রাজনীতি

শিবচরে আড়িয়াল খাঁ নদের সেতুর কাছে ভাঙছে পাড়
শিবচরে আড়িয়াল খাঁ নদের সেতুর কাছে ভাঙছে পাড়

৩৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বিদেশি নারী ধর্ষণ: কে-পপ তারকার সাজা অর্ধেক করল আদাল
বিদেশি নারী ধর্ষণ: কে-পপ তারকার সাজা অর্ধেক করল আদাল

৩৬ মিনিট আগে | শোবিজ

আওয়ামী লীগ জাতীয় সংসদকে অপবিত্র করেছে : আলাল
আওয়ামী লীগ জাতীয় সংসদকে অপবিত্র করেছে : আলাল

৩৮ মিনিট আগে | রাজনীতি

কুষ্টিয়ায় অটোচালককে হত্যার প্রতিবাদে বিক্ষোভ
কুষ্টিয়ায় অটোচালককে হত্যার প্রতিবাদে বিক্ষোভ

৪৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

হিলি স্থলবন্দর দিয়ে আট মাস পর কাঁচামরিচ আমদানি শুরু
হিলি স্থলবন্দর দিয়ে আট মাস পর কাঁচামরিচ আমদানি শুরু

৪৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মিরপুরের পাখির দোকান থেকে ৫০টি দেশীয় বন্যপ্রাণী উদ্ধার
মিরপুরের পাখির দোকান থেকে ৫০টি দেশীয় বন্যপ্রাণী উদ্ধার

৪৭ মিনিট আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

পাবনার সুজানগরে বিএনপির দুই গ্রুপের গোলাগুলির ঘটনায় ১০ নেতা-কর্মী বহিষ্কার
পাবনার সুজানগরে বিএনপির দুই গ্রুপের গোলাগুলির ঘটনায় ১০ নেতা-কর্মী বহিষ্কার

৪৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

এসএসসিতে গোপালগঞ্জে সেরা ‘রাবেয়া-আলী গার্লস স্কুল অ্যান্ড কলেজ’
এসএসসিতে গোপালগঞ্জে সেরা ‘রাবেয়া-আলী গার্লস স্কুল অ্যান্ড কলেজ’

৪৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ইরানের পারমাণবিক স্থাপনাগুলোর বর্তমান অবস্থা কি?
ইরানের পারমাণবিক স্থাপনাগুলোর বর্তমান অবস্থা কি?

৫৩ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজবাড়ীতে ওজোপাডিকোর কর্মচারী গ্রেফতার
রাজবাড়ীতে ওজোপাডিকোর কর্মচারী গ্রেফতার

৫৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ডেঙ্গু আক্রান্ত হয়ে হাসপাতালে আরও ১৩৮ জন
ডেঙ্গু আক্রান্ত হয়ে হাসপাতালে আরও ১৩৮ জন

১ ঘণ্টা আগে | ডেঙ্গু আপডেট

আশা ভোঁসলের মৃত্যুর গুজব, চটেছেন ছেলে
আশা ভোঁসলের মৃত্যুর গুজব, চটেছেন ছেলে

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

উরি র‌্যাঙ্কিংয়ে ফের শীর্ষে গাজীপুর কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়
উরি র‌্যাঙ্কিংয়ে ফের শীর্ষে গাজীপুর কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

গাজায় ৮ ইসরায়েলি সেনা হতাহত
গাজায় ৮ ইসরায়েলি সেনা হতাহত

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শ্রীলঙ্কার জালে ৩ গোল দিয়ে বিরতিতে বাংলাদেশ
শ্রীলঙ্কার জালে ৩ গোল দিয়ে বিরতিতে বাংলাদেশ

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শেরপুর সীমান্ত দিয়ে ভারত থেকে ১০ জনকে পুশইন
শেরপুর সীমান্ত দিয়ে ভারত থেকে ১০ জনকে পুশইন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

২১ জেলায় পানিতে ডুবেছে ৭২ হাজার হেক্টর জমির ফসল
২১ জেলায় পানিতে ডুবেছে ৭২ হাজার হেক্টর জমির ফসল

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এসএসসি পরীক্ষায় একজনেও পাশ করতে পারেনি বীরগঞ্জের সাতখামার উচ্চ বিদ্যালয়ের কোন শিক্ষার্থী
এসএসসি পরীক্ষায় একজনেও পাশ করতে পারেনি বীরগঞ্জের সাতখামার উচ্চ বিদ্যালয়ের কোন শিক্ষার্থী

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
এনবিআরের প্রথম সচিব তানজিনা বরখাস্ত
এনবিআরের প্রথম সচিব তানজিনা বরখাস্ত

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দুদকের মামলায় জনতা ব্যাংকের সাবেক চেয়ারম্যান আবুল বারকাত গ্রেফতার
দুদকের মামলায় জনতা ব্যাংকের সাবেক চেয়ারম্যান আবুল বারকাত গ্রেফতার

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কারাগারে একক সেলে নেওয়া হলো সাবেক আইজিপি মামুনকে
কারাগারে একক সেলে নেওয়া হলো সাবেক আইজিপি মামুনকে

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নারী কর্মকর্তাদের ‘স্যার’ সম্বোধনের নির্দেশনা বাতিল
নারী কর্মকর্তাদের ‘স্যার’ সম্বোধনের নির্দেশনা বাতিল

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১৮ বিচারককে অবসরে পাঠাল সরকার
১৮ বিচারককে অবসরে পাঠাল সরকার

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভিসা নিয়ে যে বার্তা দিল ঢাকার মার্কিন দূতাবাস
ভিসা নিয়ে যে বার্তা দিল ঢাকার মার্কিন দূতাবাস

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সেই আলফি পাস করেছে
সেই আলফি পাস করেছে

১৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ব্রহ্মপূত্রের ওপর চীন বাঁধ নয় ‘ওয়াটার বোমা’ তৈরি করছে : অরুণাচলের মুখ্যমন্ত্রী
ব্রহ্মপূত্রের ওপর চীন বাঁধ নয় ‘ওয়াটার বোমা’ তৈরি করছে : অরুণাচলের মুখ্যমন্ত্রী

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রকাশ্য দিবালোকে ইউক্রেনের গোয়েন্দা কর্মকর্তাকে গুলি করে হত্যা
প্রকাশ্য দিবালোকে ইউক্রেনের গোয়েন্দা কর্মকর্তাকে গুলি করে হত্যা

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আবারও ইসরায়েলি বিমানবন্দরে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা হুথিদের
আবারও ইসরায়েলি বিমানবন্দরে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা হুথিদের

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইংরেজিতে ফেল করলেও ফের পরীক্ষা দেওয়ার সংকল্প ৫২ বর্ষী দুলুর
ইংরেজিতে ফেল করলেও ফের পরীক্ষা দেওয়ার সংকল্প ৫২ বর্ষী দুলুর

২৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

লোহিত সাগরে আরেকটি বাণিজ্যিক জাহাজ ডুবিয়ে দিল হুথিরা, নিহত ৩
লোহিত সাগরে আরেকটি বাণিজ্যিক জাহাজ ডুবিয়ে দিল হুথিরা, নিহত ৩

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইয়েমেন থেকে ইসরায়েলি বিমানবন্দরে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা
ইয়েমেন থেকে ইসরায়েলি বিমানবন্দরে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এসএসসি ফলাফলে রাজশাহী বোর্ডে শীর্ষে বগুড়া
এসএসসি ফলাফলে রাজশাহী বোর্ডে শীর্ষে বগুড়া

২১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

দিনাজপুর বোর্ডে ১৩ বিদ্যালয়ে কেউ পাস করেনি
দিনাজপুর বোর্ডে ১৩ বিদ্যালয়ে কেউ পাস করেনি

২৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

আইসিসিতে শেখ হাসিনার বিচার চাইল অ্যামনেস্টি ইন্টারন্যাশনাল
আইসিসিতে শেখ হাসিনার বিচার চাইল অ্যামনেস্টি ইন্টারন্যাশনাল

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

একই স্কুলের ৩২০ জনের সবাই পেল জিপিএ-৫
একই স্কুলের ৩২০ জনের সবাই পেল জিপিএ-৫

১৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বাণিজ্য সম্পর্কের প্রায় সব গুরুত্বপূর্ণ দিকই স্পর্শ করা হয়েছে
বাণিজ্য সম্পর্কের প্রায় সব গুরুত্বপূর্ণ দিকই স্পর্শ করা হয়েছে

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাপের হাড়ে ফাটল, এক্স-রে করে পাঠানো হচ্ছে ঢাকায়
সাপের হাড়ে ফাটল, এক্স-রে করে পাঠানো হচ্ছে ঢাকায়

২২ ঘণ্টা আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

ডিমের বাজারে স্বস্তির হাওয়া, বেড়েছে বিক্রি
ডিমের বাজারে স্বস্তির হাওয়া, বেড়েছে বিক্রি

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাত-পা ছাড়াই জন্ম নেওয়া সেই লিতুন এসএসসিতে পেলেন জিপিএ-৫
হাত-পা ছাড়াই জন্ম নেওয়া সেই লিতুন এসএসসিতে পেলেন জিপিএ-৫

২১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

রাজনীতিতে যারা একেবারে এতিম, তারাই পিআর পদ্ধতি চায় : রিজভী
রাজনীতিতে যারা একেবারে এতিম, তারাই পিআর পদ্ধতি চায় : রিজভী

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

এসএসসিতে গোল্ডেন এ প্লাস না পেয়ে বগুড়ায় শিক্ষার্থীর আত্মহত্যা
এসএসসিতে গোল্ডেন এ প্লাস না পেয়ে বগুড়ায় শিক্ষার্থীর আত্মহত্যা

১৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মাঝআকাশে দুই প্রশিক্ষণ প্লেনের মুখোমুখি সংঘর্ষ, ভারতীয় পাইলটসহ নিহত ২
মাঝআকাশে দুই প্রশিক্ষণ প্লেনের মুখোমুখি সংঘর্ষ, ভারতীয় পাইলটসহ নিহত ২

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গণহত্যার দায়ে ইসরায়েলকে অভিযুক্ত করল স্পেন
গণহত্যার দায়ে ইসরায়েলকে অভিযুক্ত করল স্পেন

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কুয়ালালামপুরে রাশিয়া-যুক্তরাষ্ট্রের পররাষ্ট্রমন্ত্রীদের বিরল বৈঠক
কুয়ালালামপুরে রাশিয়া-যুক্তরাষ্ট্রের পররাষ্ট্রমন্ত্রীদের বিরল বৈঠক

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

খাবারের লাইনে দাঁড়িয়ে থাকা শিশুদের হত্যা করল ইসরায়েলি বাহিনী
খাবারের লাইনে দাঁড়িয়ে থাকা শিশুদের হত্যা করল ইসরায়েলি বাহিনী

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গায়ানাকে গুঁড়িয়ে ৮ রানে জয় রংপুরের
গায়ানাকে গুঁড়িয়ে ৮ রানে জয় রংপুরের

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইউক্রেনের প্রতিরক্ষা খাতে আরও বিনিয়োগে জেলেনস্কির আহ্বান
ইউক্রেনের প্রতিরক্ষা খাতে আরও বিনিয়োগে জেলেনস্কির আহ্বান

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফ্যাসিবাদবিরোধীদের ঐক্য অটুট রাখার আহ্বান মামুনুল হকের
ফ্যাসিবাদবিরোধীদের ঐক্য অটুট রাখার আহ্বান মামুনুল হকের

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রিন্ট সর্বাধিক
পাঁচ আঙুল হারানো মারুফ পাচ্ছেন ২৮ কোটি টাকা
পাঁচ আঙুল হারানো মারুফ পাচ্ছেন ২৮ কোটি টাকা

পেছনের পৃষ্ঠা

পদকের টাকা ফেরত দিচ্ছেন ভোটে দায়িত্বে থাকা পুলিশ কর্মকর্তারা
পদকের টাকা ফেরত দিচ্ছেন ভোটে দায়িত্বে থাকা পুলিশ কর্মকর্তারা

পেছনের পৃষ্ঠা

নায়িকাদের অন্য পেশা
নায়িকাদের অন্য পেশা

শোবিজ

তলিয়ে যাচ্ছে গ্রামের পর গ্রাম
তলিয়ে যাচ্ছে গ্রামের পর গ্রাম

প্রথম পৃষ্ঠা

রেকর্ড ৩২ শতাংশ ফেল
রেকর্ড ৩২ শতাংশ ফেল

প্রথম পৃষ্ঠা

সন্ত্রাসীদের রক্ষক যখন স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী
সন্ত্রাসীদের রক্ষক যখন স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

তিন গভর্নরের নথি তলব দুদকের
তিন গভর্নরের নথি তলব দুদকের

পেছনের পৃষ্ঠা

ঘুম ভাঙে ছেঁড়া পলিথিন ভিজে গেলে
ঘুম ভাঙে ছেঁড়া পলিথিন ভিজে গেলে

পেছনের পৃষ্ঠা

চার কারণে কমছে বিদেশি বিনিয়োগ
চার কারণে কমছে বিদেশি বিনিয়োগ

পেছনের পৃষ্ঠা

নারী কর্মকর্তাদের স্যার সম্বোধনের নির্দেশিকা বাতিল
নারী কর্মকর্তাদের স্যার সম্বোধনের নির্দেশিকা বাতিল

পেছনের পৃষ্ঠা

প্রথম আলোর বিরুদ্ধে মামলা, তদন্তে সিআইডি
প্রথম আলোর বিরুদ্ধে মামলা, তদন্তে সিআইডি

প্রথম পৃষ্ঠা

বাংলাদেশের বিশ্বাসযোগ্য বন্ধু হতে চায় চীন
বাংলাদেশের বিশ্বাসযোগ্য বন্ধু হতে চায় চীন

প্রথম পৃষ্ঠা

নেপালের তিন দরবার স্কয়ার
নেপালের তিন দরবার স্কয়ার

পেছনের পৃষ্ঠা

প্রধান উপদেষ্টার নির্দেশে সবাই খুশি
প্রধান উপদেষ্টার নির্দেশে সবাই খুশি

প্রথম পৃষ্ঠা

মোবাইল খুঁজতে সেপটিক ট্যাংকে চারজনের মৃত্যু
মোবাইল খুঁজতে সেপটিক ট্যাংকে চারজনের মৃত্যু

পেছনের পৃষ্ঠা

বাংলাদেশে অবিলম্বে নির্বাচন চাই
বাংলাদেশে অবিলম্বে নির্বাচন চাই

প্রথম পৃষ্ঠা

এসএসসিতে কেন এ ফল বিপর্যয়
এসএসসিতে কেন এ ফল বিপর্যয়

প্রথম পৃষ্ঠা

স্ত্রীকে হত্যার পর লাশ ১১ টুকরা
স্ত্রীকে হত্যার পর লাশ ১১ টুকরা

প্রথম পৃষ্ঠা

দিল্লির কাছে ক্ষতিপূরণ চান ত্রিপুরার মন্ত্রী
দিল্লির কাছে ক্ষতিপূরণ চান ত্রিপুরার মন্ত্রী

প্রথম পৃষ্ঠা

হাসিনাকে দিয়েই বিচার শুরু
হাসিনাকে দিয়েই বিচার শুরু

প্রথম পৃষ্ঠা

গণতন্ত্র : কোথায় তারে পাই
গণতন্ত্র : কোথায় তারে পাই

সম্পাদকীয়

আইনের শাসন প্রতিষ্ঠায় অঙ্গীকার পুনর্ব্যক্ত
আইনের শাসন প্রতিষ্ঠায় অঙ্গীকার পুনর্ব্যক্ত

প্রথম পৃষ্ঠা

ডিসি নিয়োগ
ডিসি নিয়োগ

সম্পাদকীয়

জি এম কাদের একজন কর্তৃত্ববাদী
জি এম কাদের একজন কর্তৃত্ববাদী

প্রথম পৃষ্ঠা

স্ত্রীকে ছুরিকাঘাত করে স্বামীর আত্মহত্যা
স্ত্রীকে ছুরিকাঘাত করে স্বামীর আত্মহত্যা

পেছনের পৃষ্ঠা

ভোট বাতিল ক্ষমতা ফেরত চায় ইসি
ভোট বাতিল ক্ষমতা ফেরত চায় ইসি

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রধান বিচারপতি নিয়োগে দুই বিষয়ে ঐকমত্য
প্রধান বিচারপতি নিয়োগে দুই বিষয়ে ঐকমত্য

প্রথম পৃষ্ঠা

ভোটে ১১৫ প্রতীক নেই শাপলা
ভোটে ১১৫ প্রতীক নেই শাপলা

পেছনের পৃষ্ঠা

তালাবদ্ধ ঘর থেকে অর্ধগলিত লাশ উদ্ধার
তালাবদ্ধ ঘর থেকে অর্ধগলিত লাশ উদ্ধার

পেছনের পৃষ্ঠা