শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, সোমবার, ০৩ ডিসেম্বর, ২০১৮

পূর্বাচলের যানজট লাঘবে ইউলুপ নির্মাণের সুপারিশ

শিমুল মাহমুদ ও জিন্নাতুন নূর
প্রিন্ট ভার্সন
পূর্বাচলের যানজট লাঘবে ইউলুপ নির্মাণের সুপারিশ

রাজধানীর পূর্বাচল নতুন উপশহর প্রকল্প ও পার্শ্ববর্তী এলাকার অব্যাহত যানজট লাঘবে একাধিক ইউলুপ তৈরির সুপারিশ করেছেন নগর পরিকল্পনাবিদরা। তারা বলেছেন, নগরীর সবচেয়ে সুপরিকল্পিত পূর্বাচল উপশহর প্রকল্পটি পুরোপুরি বাস্তবায়ন হলে সড়ক ব্যবস্থাপনা আরও উন্নত করতে হবে। ট্রাফিক সিগন্যাল ছাড়াই ইউলুপ ব্যবহার করে প্রতিদিন লাখ লাখ মানুষ যেন নিরাপদে যার যার গন্তব্যে যেতে পারেন সেটি নিশ্চিত করতে হবে। বিশেষ ঢাকা শহরের সঙ্গে পূর্বাঞ্চলের যোগাযোগ রক্ষার জন্য এই ইউলুপ কাজে আসবে। আর ইউলুপ তৈরির ক্ষেত্রে বিশেষজ্ঞ কমিটি দিয়ে গুরুত্বপূর্ণ এই সড়কটির ট্রাফিক ইমপেক্ট অ্যাসেসমেন্ট (টিআইএ) রিপোর্ট তৈরি করে তার বাস্তবায়ন করতে হবে। এ ছাড়া পূর্বাঞ্চলসহ আশপাশের মানুষের চলাচলের জন্য ‘সার্ভিস রোড’ও চালু করার সুপারিশ করেছেন বিশেষজ্ঞরা। এর ফলে পূর্বাচল তিনশ ফুট রাস্তাটিতে অবাধ যান চলাচল সক্রিয় থাকবে। বর্তমানে কুড়িল বিশ্বরোড থেকে বালু ব্রিজ, কাঞ্চন সেতু হয়ে ঢাকা-সিলেট মহাসড়কের ভুলতা পর্যন্ত হাজার হাজার যানবাহন চলাচল করে। এসব যানবাহনের চাপে মাঝে মাঝেই তিনশ ফুট সড়কটির বিভিন্ন অংশে যানজট তৈরি হয়। সংশ্লিষ্টরা বলেন, এই সড়কটির আশপাশের স্থানীয় বাসিন্দা, যাদের প্রধান সড়ক ব্যবহারের প্রয়োজন নেই তারা শুধু সার্ভিস রোড ব্যবহার করেই যাতায়াত করতে পারবেন। সার্ভিস রোড টু সার্ভিস রোড ইউলুপ তৈরি করা হলে মূল সড়কটিতে কোনো বাধা ছাড়াই যানবাহন চলতে পারবে। উল্লেখ্য, রাজধানীর রামপুরা ও বাড্ডা এলাকায় দুটি ইউলুপ তৈরির ফলে রামপুরা ব্রিজ এলাকা ও বাড্ডার যানজট কমে গেছে। পাশাপাশি রামপুরা থেকে রোকেয়া সরণি সড়কটি অনেকটা যানজট মুক্ত হয়েছে। এই সড়কে যাতায়াতে এখন সময় লাগছে আগের চেয়ে কম। নগর পরিকল্পনাবিদ স্থপতি মোবাশ্বের হোসেন বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, পূর্বাঞ্চলে ভবিষ্যতে পরিকল্পিত আবাসন এলাকা গড়ে উঠবে। এখন মাত্র ১ শতাংশ মানুষ সেখানে বসবাস করছে। কিন্তু এরপরও তিনশ ফুট হয়ে পূর্বাঞ্চলে যাওয়ার সড়কটিতে প্রাইভেট কার, মালবাহী ট্রাক, পিকআপ ও বাসের চাপে এখন মাত্রাতিরিক্ত যানজট তৈরি হচ্ছে। আশঙ্কার বিষয় এই যে, ভবিষ্যতে পরিপূর্ণ আবাসন এলাকা তৈরি হলে সেখানে যখন মানুষ পুরোপুরিভাবে বসবাস শুরু করবে তখন যানজট আরও বৃদ্ধি পাবে। আর এটি নিয়ন্ত্রণের জন্য রাস্তাটির গুরুত্বপূর্ণ দু-একটি পয়েন্টে ইউলুপের মতো স্থাপনা তৈরি করা যেতে পারে। বিশেষত ঢাকা শহরের সঙ্গে পূর্বাঞ্চলের যোগাযোগ রক্ষার জন্য এই ইউলুপ কাজে আসবে। এ ছাড়া পূর্বাঞ্চলসহ আশপাশের মানুষের চলাচলের জন্য সার্ভিস রোড চালু করা যেতে পারে। সাধারণত একটি এলাকার পাশ দিয়ে মহাসড়ক চলে গেলে সে এলাকার মানুষের স্বাচ্ছন্দ্যে চলাচলের জন্য সার্ভিস রোড তৈরি করা হয়। তিনশ ফুট সড়কের পাশেই যাদের ঘরবাড়ি তারা ঘর থেকে বের হয়েই প্রধান সড়কে উঠবেন এমন না। এজন্য বিকল্প হিসেবে সার্ভিস রোড ব্যবহার করা যেতে পারে। একইসঙ্গে এই সড়কে লম্বা দূরত্বে যাতায়াতের জন্য এক্সপ্রেসওয়ের মতো অবকাঠামোর নির্মাণও সড়কের ওপর যানজটের চাপ কমাবে। তিনি আরও বলেন, এই সড়কটির সেবামূলক স্থাপনাগুলোর পাশে সার্ভিস রোড করা হলে মানুষ উপকৃত হবেন। এ ছাড়া এই সড়কটি দুই পাশের মূল সড়ক থেকে উঁচু করে তৈরি করতে হবে। আর উঁচু সড়কের নিচের অংশ দিয়ে যানবাহন চলাচলের ব্যবস্থা রাখা যেতে পারে।

সংশ্লিষ্টরা বলেন, পূর্বাঞ্চল নতুন শহর গড়ে ওঠার খবর যখন আমরা জানতে পারলাম তখন বেশ আশান্বিত ছিলাম এই ভেবে যে শহরের পূর্ব প্রান্তে নতুন শহর গড়ে উঠছে। কারণ, শহরের ভিতরে আমরা তিনশ ফুট সড়ক পাই না। আমরা ধরেই নিয়েছিলাম যে এই প্রশস্ত সড়কটি আমাদের জন্য স্বস্তি নিয়ে আসবে। অর্থাৎ তিনশ ফুট সড়কে গেলে অন্তত আমাদের শহরের ভিতর যানজটের যে চাপ সহ্য করতে হয় তা আর হবে না। কিন্তু গত দুই বছরে আমরা দেখতে পাচ্ছি এখানে যে পরিমাণ ট্রাফিক, যানজট বৃদ্ধি পেয়েছে তা সামলাতে এখনই ট্রাফিক পুলিশকে হিমশিম খেতে হচ্ছে। এই এলাকায় যখন পরিপূর্ণভাবে আবাসন ব্যবস্থা চালু হবে তখন আরও নানা রকম কর্মব্যস্ততা তৈরি হবে। আর এই অবস্থায় যখন পূর্বাঞ্চলকে ঘিরে পরিপূর্ণ শহর গড়ে উঠবে তখন এই যানজটের চাপ নিতে পারবে কিনা তা নিয়ে আশঙ্কা তৈরি হয়েছে। দুঃখজনক যে, শহরের ট্রাফিক যেখানে আমরা সামলাতে পারছি না সেখানে আন্তজেলা ট্রাফিক পরিবহন ব্যবস্থাও শহরের মধ্য দিয়ে (তিনশ ফুট সড়ক দিয়ে) পরিচালিত হচ্ছে। কিন্তু পৃথিবীর কোনো দেশেই শহরের মধ্য দিয়ে আন্তজেলা পরিবহন ব্যবস্থা গড়ে ওঠার নজির নেই। লক্ষ্য করে দেখা গেছে যে, বিশ্বরোডে ফ্লাইওভারের শেষে যাত্রীবাহী যানগুলো থেকে নেমে যাত্রীরা সড়কের ওপর দাঁড়িয়ে থেকেও সড়কের যানজট বা বিশৃঙ্খলা তৈরি করে।  স্বনামধন্য স্থপতি মোহাম্মদ ফয়েজ উল্লাহ বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, তিনশ ফুট সড়কটি কাঞ্চন ব্রিজের কাছে যেখানে গিয়ে শেষ হয়েছে সেখানে এটি ইংরেজি ‘টি’ অক্ষরের মতো আকৃতি তৈরি করেছে। আর এই আকৃতি কার্যত এক ধরনের বাধা তৈরি করে। যেমন— এখান থেকে একজন বাঁয়ে বা ডানে যেতে পারবেন ঠিকই কিন্তু ডানে যাওয়ার জন্য কোনো ইউলুপ বা ওভারপাস নেই। অর্থাৎ এই ইন্টারসেকশন এক ধরনের ‘বটলনেক’-এর মতো হয়ে গিয়েছে। এজন্য শহরের এই রাস্তার ইন্টারসেকশন, ট্রাফিক নোটস এগুলোকে উন্নত করতে ইউলুপ করে যানজট সমস্যার সমাধান করতে হবে। কিন্তু তিনশ ফুট সড়কটি যেখানে গিয়ে শেষ হয়েছে তার উন্নয়নের বিষয়গুলো এখন পর্যন্ত অসমাপ্ত রয়ে গেছে। যা এক ধরনের সমস্যা তৈরি করছে। এ ছাড়া পণ্য ও যাত্রী পরিবহনের জন্য শহরের সঙ্গে এই সড়কটির এক ধরনের সংযোগ তৈরি হয়েছে যা কোনোভাবেই কাম্য নয়। এক্ষেত্রে আমাদের নগর পরিকল্পনাতেও সমস্যা আছে। বিশেষ করে শহরের মাঝখানে কীভাবে পণ্য পরিবহন ও খালাস হবে সেটি পরিকল্পনামাফিক গড়ে ওঠেনি। তিনি আরও বলেন, আমরা ছাত্রাবস্থা থেকেই ইস্টার্ন বাইপাসের কথা শুনে আসছি কিন্তু আজও ইস্টার্ন বাইপাসের বা এর মতো কার্যকরী কোনো ব্যবস্থা দেখতে পাইনি। তিনশ ফুট এখন আন্তজেলার জন্য যাত্রী বা পণ্য পরিবহনের অন্যতম রুট হয়ে দাঁড়িয়েছে। এটি যানজট আরও বৃদ্ধি করছে।

তবে তিনশ ফুট সড়কে নির্দিষ্ট করে ঠিক কোথায় ইউলুপের মতো অবকাঠামো গড়ে তোলা প্রয়োজন তা জানতে চাইলে মোহাম্মদ ফয়েজ উল্লাহ বলেন, এজন্য গবেষণা বা জরিপ প্রয়োজন। সড়কটির কোথায় জনসংখ্যা বেশি এবং যানজটের ধরন ইত্যাদি তথ্য বের করতে হবে। যা নগর পরিকল্পনার মধ্যে অন্তর্ভুক্ত। এজন্য নগর পরিকল্পনাবিদ, সমাজবিজ্ঞানী ও স্থপতিদের নিয়ে এ বিষয়ে জরিপ হওয়া প্রয়োজন। এ ধরনের একটি জরিপ পরিচালনা করার কথাও ছিল। যারা এটি নিয়ে কাজ করছে তাদের এরই মধ্যে এই জরিপ সম্পন্ন করার কথা। আর এই টিআইএ রিপোর্ট মেনে তিনশ ফুট সড়কের ওপর ইউলুপ তৈরি করা হলে যানজট কমানোর ক্ষেত্রে তা কার্যকরী সমাধান হতে পারে।

এই বিভাগের আরও খবর
নৃত্যশিল্পীকে মারধর করে মুখে কালি মাখাল দুর্বৃত্তরা
নৃত্যশিল্পীকে মারধর করে মুখে কালি মাখাল দুর্বৃত্তরা
ছাত্রদের যৌন হয়রানি, ঢাবি শিক্ষক গ্রেপ্তার
ছাত্রদের যৌন হয়রানি, ঢাবি শিক্ষক গ্রেপ্তার
তৃতীয় দিনেই টেস্ট জয়
তৃতীয় দিনেই টেস্ট জয়
নির্বাচন হতে হবে ফেব্রুয়ারিতেই
নির্বাচন হতে হবে ফেব্রুয়ারিতেই
জুলাই সনদ নিয়ে সংশয় কেটে গেছে
জুলাই সনদ নিয়ে সংশয় কেটে গেছে
সনদ বাস্তবায়ন না হলে নির্বাচন অবৈধ
সনদ বাস্তবায়ন না হলে নির্বাচন অবৈধ
তারেক রহমানের হাত ধরে কাজ করে যাব
তারেক রহমানের হাত ধরে কাজ করে যাব
ভারত সফরে যাচ্ছেন নিরাপত্তা উপদেষ্টা
ভারত সফরে যাচ্ছেন নিরাপত্তা উপদেষ্টা
আগামী নির্বাচনে আওয়ামী লীগ অংশ নিতে পারবে না
আগামী নির্বাচনে আওয়ামী লীগ অংশ নিতে পারবে না
গুঁড়িয়ে দেওয়া হলো উমরের বাড়ি
গুঁড়িয়ে দেওয়া হলো উমরের বাড়ি
আগুন জুলাই শহীদ স্মৃতিস্তম্ভ ও রেললাইনে
আগুন জুলাই শহীদ স্মৃতিস্তম্ভ ও রেললাইনে
সর্বোচ্চ সতর্ক আইনশৃঙ্খলা বাহিনী
সর্বোচ্চ সতর্ক আইনশৃঙ্খলা বাহিনী
সর্বশেষ খবর
ফাহাদ-নীড়দের জন্য গ্রান্ডমাস্টার টুর্নামেন্ট
ফাহাদ-নীড়দের জন্য গ্রান্ডমাস্টার টুর্নামেন্ট

১৬ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

ডেভিস কাপ টেনিসে ভালো ফলের প্রত্যাশা বাংলাদেশের
ডেভিস কাপ টেনিসে ভালো ফলের প্রত্যাশা বাংলাদেশের

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ঢাকা কেন্দ্রীয় কারাগারে কয়েদির মৃত্যু
ঢাকা কেন্দ্রীয় কারাগারে কয়েদির মৃত্যু

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

পরীক্ষার্থীদের জন্য নীরব পরিবেশ নিশ্চিতে সব ফ্লাইট বন্ধ রাখল দক্ষিণ কোরিয়া
পরীক্ষার্থীদের জন্য নীরব পরিবেশ নিশ্চিতে সব ফ্লাইট বন্ধ রাখল দক্ষিণ কোরিয়া

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মেসিময় ম্যাচে অ্যাঙ্গোলাকে হারাল বিশ্বচ্যাম্পিয়ন আর্জেন্টিনা
মেসিময় ম্যাচে অ্যাঙ্গোলাকে হারাল বিশ্বচ্যাম্পিয়ন আর্জেন্টিনা

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আল্লাহ ছাড়া কারও সৃষ্টির ক্ষমতা নেই
আল্লাহ ছাড়া কারও সৃষ্টির ক্ষমতা নেই

৩ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

প্রকৃতির সঙ্গে কী সম্পর্ক চাই
প্রকৃতির সঙ্গে কী সম্পর্ক চাই

৪ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

বলিউডের বর্ষীয়ান অভিনেত্রী কামিনী কৌশলের মৃত্যু
বলিউডের বর্ষীয়ান অভিনেত্রী কামিনী কৌশলের মৃত্যু

৪ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

খিলগাঁওয়ে কলেজ শিক্ষার্থীর আত্মহত্যা
খিলগাঁওয়ে কলেজ শিক্ষার্থীর আত্মহত্যা

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ফিলিস্তিন রাষ্ট্রদূতের নৈশভোজে বিএনপি নেতাদের অংশগ্রহণ
ফিলিস্তিন রাষ্ট্রদূতের নৈশভোজে বিএনপি নেতাদের অংশগ্রহণ

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শাকসু নির্বাচন ১৭ ডিসেম্বর
শাকসু নির্বাচন ১৭ ডিসেম্বর

৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

কুমিল্লায় ৬২ স্কুলের দুই সহস্রাধিক শিক্ষার্থীর বৃত্তি পরীক্ষা
কুমিল্লায় ৬২ স্কুলের দুই সহস্রাধিক শিক্ষার্থীর বৃত্তি পরীক্ষা

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রত্যাহার করা ২০ ডিসিকে বিভিন্ন মন্ত্রণালয় ও বিভাগে পদায়ন
প্রত্যাহার করা ২০ ডিসিকে বিভিন্ন মন্ত্রণালয় ও বিভাগে পদায়ন

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মৃত্যুর দুই বছর পর বীর মুক্তিযোদ্ধার স্বীকৃতি
মৃত্যুর দুই বছর পর বীর মুক্তিযোদ্ধার স্বীকৃতি

৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সুপার সাইক্লোন সিডর দিবস, বাগেরহাটে এখনো আতঙ্ক কাটেনি
সুপার সাইক্লোন সিডর দিবস, বাগেরহাটে এখনো আতঙ্ক কাটেনি

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কালিগঞ্জে মোটরসাইকেলের মুখোমুখি সংঘর্ষে যুবক নিহত
কালিগঞ্জে মোটরসাইকেলের মুখোমুখি সংঘর্ষে যুবক নিহত

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পিরোজপুর সরকারি কলেজে ভাঙচুর: ভিডিওধারণকারী ছাত্রদল নেতা বহিষ্কার
পিরোজপুর সরকারি কলেজে ভাঙচুর: ভিডিওধারণকারী ছাত্রদল নেতা বহিষ্কার

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

৯ দিনে এনসিপির ১০১১ মনোনয়ন ফরম বিক্রি
৯ দিনে এনসিপির ১০১১ মনোনয়ন ফরম বিক্রি

৭ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

বিদ্যুৎস্পৃষ্টে যুবকের মৃত্যু
বিদ্যুৎস্পৃষ্টে যুবকের মৃত্যু

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মুন্সীগঞ্জে তারেক রহমানের ৩১ দফা প্রচারে লিফলেট বিতরণ
মুন্সীগঞ্জে তারেক রহমানের ৩১ দফা প্রচারে লিফলেট বিতরণ

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কলকাতায় বুমরাহর পেসে কাঁপল দক্ষিণ আফ্রিকা
কলকাতায় বুমরাহর পেসে কাঁপল দক্ষিণ আফ্রিকা

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ষড়যন্ত্রের পথ ছেড়ে ভোটের রাজনীতিতে ফিরে আসুন: মোশারফ হোসেন
ষড়যন্ত্রের পথ ছেড়ে ভোটের রাজনীতিতে ফিরে আসুন: মোশারফ হোসেন

৭ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

অসুস্থ ধর্মেন্দ্রর ব্যক্তিগত ভিডিও ফাঁস, হাসপাতালের কর্মী গ্রেপ্তার
অসুস্থ ধর্মেন্দ্রর ব্যক্তিগত ভিডিও ফাঁস, হাসপাতালের কর্মী গ্রেপ্তার

৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

‘লিটল স্টারের’ বিচারকের আসনে কারা?
‘লিটল স্টারের’ বিচারকের আসনে কারা?

৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

পুসকাস মনোনয়নে আছেন যারা
পুসকাস মনোনয়নে আছেন যারা

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পৃথিবীর ‘হাই রিস্ক জোন’ উঠে এলো নতুন গবেষণায়
পৃথিবীর ‘হাই রিস্ক জোন’ উঠে এলো নতুন গবেষণায়

৭ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

নাশকতার চেষ্টা, গ্রেফতার আওয়ামী লীগের ৫ নেতাকর্মী
নাশকতার চেষ্টা, গ্রেফতার আওয়ামী লীগের ৫ নেতাকর্মী

৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

রাশিয়ায় যুদ্ধবিমান বিধ্বস্ত হয়ে ২ পাইলট নিহত
রাশিয়ায় যুদ্ধবিমান বিধ্বস্ত হয়ে ২ পাইলট নিহত

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘দাঁড়িপাল্লার বিজয় নিশ্চিত করতে ময়দানে আপোষহীন থাকতে হবে’
‘দাঁড়িপাল্লার বিজয় নিশ্চিত করতে ময়দানে আপোষহীন থাকতে হবে’

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রকাশ হলো মাহমুদ মানজুরের বই ‘গীতিজীবন’
প্রকাশ হলো মাহমুদ মানজুরের বই ‘গীতিজীবন’

৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সর্বাধিক পঠিত
জীবদ্দশায় আর কোনো রাজনৈতিক দল করব না: লতিফ সিদ্দিকী
জীবদ্দশায় আর কোনো রাজনৈতিক দল করব না: লতিফ সিদ্দিকী

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিচারকের ছেলে তাওসিফের মৃত্যু অতিরিক্ত রক্তক্ষরণে : ময়নাতদন্তকারী চিকিৎসক
বিচারকের ছেলে তাওসিফের মৃত্যু অতিরিক্ত রক্তক্ষরণে : ময়নাতদন্তকারী চিকিৎসক

১৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

স্কুলে ভর্তির নতুন নীতিমালা প্রকাশ, ৬৩ শতাংশই কোটা
স্কুলে ভর্তির নতুন নীতিমালা প্রকাশ, ৬৩ শতাংশই কোটা

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আমি আবার কখনো নির্বাচন করতে পারব ভাবিনি: বাবর
আমি আবার কখনো নির্বাচন করতে পারব ভাবিনি: বাবর

১১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

আওয়ামী লীগ নির্বাচনে অংশ নিতে পারবে না : প্রধান উপদেষ্টা
আওয়ামী লীগ নির্বাচনে অংশ নিতে পারবে না : প্রধান উপদেষ্টা

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গণভোটে আইন প্রণয়ন হয়ে যাবে না, সেজন্য সংসদ গঠিত হতে হবে : সালাহউদ্দিন
গণভোটে আইন প্রণয়ন হয়ে যাবে না, সেজন্য সংসদ গঠিত হতে হবে : সালাহউদ্দিন

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভারতে যাচ্ছেন নিরাপত্তা উপদেষ্টা
ভারতে যাচ্ছেন নিরাপত্তা উপদেষ্টা

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গোপনে অ্যাপে সংগঠিত হচ্ছে দুর্বৃত্তরা, ৫০ থানায় নিরাপত্তা জোরদার
গোপনে অ্যাপে সংগঠিত হচ্ছে দুর্বৃত্তরা, ৫০ থানায় নিরাপত্তা জোরদার

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাড়ে ১৮ হাজার শ্রমিক পাঠিয়ে ৩১৪ কোটি টাকা লুট
সাড়ে ১৮ হাজার শ্রমিক পাঠিয়ে ৩১৪ কোটি টাকা লুট

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৩০টি বিদেশি নম্বর থেকে হত্যার হুমকি পেয়েছি : ওসমান হাদি
৩০টি বিদেশি নম্বর থেকে হত্যার হুমকি পেয়েছি : ওসমান হাদি

১২ ঘণ্টা আগে | ফেসবুক কর্নার

সংবিধান সংশোধনে ক্ষুব্ধ হয়ে পাকিস্তান সুপ্রিম কোর্টের দুই বিচারপতির পদত্যাগ
সংবিধান সংশোধনে ক্ষুব্ধ হয়ে পাকিস্তান সুপ্রিম কোর্টের দুই বিচারপতির পদত্যাগ

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কুষ্টিয়া-১ আসনে এনসিপির মনোনয়ন নিলেন নুসরাত
কুষ্টিয়া-১ আসনে এনসিপির মনোনয়ন নিলেন নুসরাত

১২ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

গাজা নিয়ে মার্কিন প্রস্তাবে রাশিয়া-চীনসহ আরব দেশগুলোর আপত্তি
গাজা নিয়ে মার্কিন প্রস্তাবে রাশিয়া-চীনসহ আরব দেশগুলোর আপত্তি

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গুঁড়িয়ে দেওয়া হল উমরের পুলওয়ামার বাড়ি
গুঁড়িয়ে দেওয়া হল উমরের পুলওয়ামার বাড়ি

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এখন দেশের মানুষের প্রধান চাহিদা উৎসবমুখর নির্বাচন: আমীর খসরু
এখন দেশের মানুষের প্রধান চাহিদা উৎসবমুখর নির্বাচন: আমীর খসরু

১১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

একটি দল ভোটের মাঠে জান্নাতের টিকিট বিক্রি করছে: নবীউল্লাহ নবী
একটি দল ভোটের মাঠে জান্নাতের টিকিট বিক্রি করছে: নবীউল্লাহ নবী

৮ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

এক লাখ গাড়ি ফেরত নেবে টয়োটা
এক লাখ গাড়ি ফেরত নেবে টয়োটা

২০ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৪ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৪ নভেম্বর)

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঢাকা ও আশপাশের জেলায় ১২ প্লাটুন বিজিবি মোতায়েন
ঢাকা ও আশপাশের জেলায় ১২ প্লাটুন বিজিবি মোতায়েন

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অ্যাঙ্গোলার বিপক্ষে শুরু থেকেই খেলবেন মেসি
অ্যাঙ্গোলার বিপক্ষে শুরু থেকেই খেলবেন মেসি

১২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ফিলিস্তিনি মসজিদে ইসরায়েলের আগুন ; নিন্দার ঝড়
ফিলিস্তিনি মসজিদে ইসরায়েলের আগুন ; নিন্দার ঝড়

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৫ ইসলামী ব্যাংক পাচ্ছে ছাড়, এখনই দিতে হচ্ছে না টাকা ফেরত
৫ ইসলামী ব্যাংক পাচ্ছে ছাড়, এখনই দিতে হচ্ছে না টাকা ফেরত

১২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

জেমস ও পাকিস্তানের আলী আজমতের কনসার্ট স্থগিত
জেমস ও পাকিস্তানের আলী আজমতের কনসার্ট স্থগিত

১৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

প্রেমিকাকে ভিডিও কলে রেখে এমসি কলেজ শিক্ষার্থীর আত্মহত্যা
প্রেমিকাকে ভিডিও কলে রেখে এমসি কলেজ শিক্ষার্থীর আত্মহত্যা

১৬ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

জয়পুরহাট গার্লস ক্যাডেট কলেজের প্রাক্তন ক্যাডেটদের প্রথম পুনর্মিলনী উদযাপিত
জয়পুরহাট গার্লস ক্যাডেট কলেজের প্রাক্তন ক্যাডেটদের প্রথম পুনর্মিলনী উদযাপিত

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আয়ারল্যান্ডকে ইনিংস ও ৪৭ রানে হারাল বাংলাদেশ
আয়ারল্যান্ডকে ইনিংস ও ৪৭ রানে হারাল বাংলাদেশ

১৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ছাত্রদের যৌন হয়রানির মামলায় ঢাবি অধ্যাপক কারাগারে
ছাত্রদের যৌন হয়রানির মামলায় ঢাবি অধ্যাপক কারাগারে

৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বাইসাইকেল গোল করা হামজার প্রশংসায় ফিফা
বাইসাইকেল গোল করা হামজার প্রশংসায় ফিফা

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হামজা-জায়ানের চোটের শঙ্কা উড়িয়ে দিলেন কোচ কাবরেরা
হামজা-জায়ানের চোটের শঙ্কা উড়িয়ে দিলেন কোচ কাবরেরা

২০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ছাত্রদের যৌন হয়রানির অভিযোগে ঢাবি অধ্যাপক আটক
ছাত্রদের যৌন হয়রানির অভিযোগে ঢাবি অধ্যাপক আটক

১২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

প্রিন্ট সর্বাধিক
গুঁড়িয়ে দেওয়া হলো উমরের বাড়ি
গুঁড়িয়ে দেওয়া হলো উমরের বাড়ি

প্রথম পৃষ্ঠা

এখন শুধুই নির্বাচন
এখন শুধুই নির্বাচন

প্রথম পৃষ্ঠা

আজও দর্শকমন ছুঁয়ে আছে যে দুই জুটি...
আজও দর্শকমন ছুঁয়ে আছে যে দুই জুটি...

শোবিজ

স্বজন হয়ে উঠছেন ঘাতক
স্বজন হয়ে উঠছেন ঘাতক

পেছনের পৃষ্ঠা

রহস্যঘেরা সেই মায়াবী মুখ
রহস্যঘেরা সেই মায়াবী মুখ

শোবিজ

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

দুষ্টু মেয়ের মিষ্টি কথা
দুষ্টু মেয়ের মিষ্টি কথা

শোবিজ

স্পিন নয়, চাই স্পোর্টিং উইকেট
স্পিন নয়, চাই স্পোর্টিং উইকেট

মাঠে ময়দানে

১০০ টেস্টের অপেক্ষায় মুশফিক
১০০ টেস্টের অপেক্ষায় মুশফিক

মাঠে ময়দানে

এশিয়ান আর্চারিতে কোরিয়াকে ছাড়িয়ে ভারত
এশিয়ান আর্চারিতে কোরিয়াকে ছাড়িয়ে ভারত

মাঠে ময়দানে

হামজাকে ঘিরেই স্বপ্ন
হামজাকে ঘিরেই স্বপ্ন

মাঠে ময়দানে

বিএনপি কার্যালয়ের পেছন থেকে বোমাসদৃশ বস্তু উদ্ধার
বিএনপি কার্যালয়ের পেছন থেকে বোমাসদৃশ বস্তু উদ্ধার

দেশগ্রাম

এমবাপ্পের ৪০০ বিশ্বকাপে ফ্রান্স
এমবাপ্পের ৪০০ বিশ্বকাপে ফ্রান্স

মাঠে ময়দানে

বসুন্ধরা স্ট্রাইকার্স ফাইনালে
বসুন্ধরা স্ট্রাইকার্স ফাইনালে

মাঠে ময়দানে

সিদ্ধান্ত নেবে পরবর্তী সরকার
সিদ্ধান্ত নেবে পরবর্তী সরকার

পেছনের পৃষ্ঠা

তারেক রহমানের হাত ধরে কাজ করে যাব
তারেক রহমানের হাত ধরে কাজ করে যাব

প্রথম পৃষ্ঠা

ছুটির দিনে সৈকতে প্রাণের মেলা
ছুটির দিনে সৈকতে প্রাণের মেলা

পেছনের পৃষ্ঠা

চাকরির আড়ালে রাশিয়ায় মানব পাচার
চাকরির আড়ালে রাশিয়ায় মানব পাচার

পেছনের পৃষ্ঠা

সর্বোচ্চ সতর্ক আইনশৃঙ্খলা বাহিনী
সর্বোচ্চ সতর্ক আইনশৃঙ্খলা বাহিনী

প্রথম পৃষ্ঠা

ছাত্রদের যৌন হয়রানি, ঢাবি শিক্ষক গ্রেপ্তার
ছাত্রদের যৌন হয়রানি, ঢাবি শিক্ষক গ্রেপ্তার

প্রথম পৃষ্ঠা

আগুন জুলাই শহীদ স্মৃতিস্তম্ভ ও রেললাইনে
আগুন জুলাই শহীদ স্মৃতিস্তম্ভ ও রেললাইনে

প্রথম পৃষ্ঠা

সংকটে ইলিশের দাম বেড়েছে
সংকটে ইলিশের দাম বেড়েছে

পেছনের পৃষ্ঠা

শরীফের ক্যামেরায় সাগরতলের অজানা জগৎ
শরীফের ক্যামেরায় সাগরতলের অজানা জগৎ

শনিবারের সকাল

বাল্যবন্ধু জরেজ ও তার প্রেমিকা গ্রেপ্তার
বাল্যবন্ধু জরেজ ও তার প্রেমিকা গ্রেপ্তার

পেছনের পৃষ্ঠা

যুক্তরাষ্ট্রে প্রশংসিত বাংলাদেশি পুলিশ অফিসার
যুক্তরাষ্ট্রে প্রশংসিত বাংলাদেশি পুলিশ অফিসার

পেছনের পৃষ্ঠা

ভারত সফরে যাচ্ছেন নিরাপত্তা উপদেষ্টা
ভারত সফরে যাচ্ছেন নিরাপত্তা উপদেষ্টা

প্রথম পৃষ্ঠা

ভালো নেই রাজধানীর গৃহশিক্ষকরা
ভালো নেই রাজধানীর গৃহশিক্ষকরা

পেছনের পৃষ্ঠা

সেই কাদের
সেই কাদের

শোবিজ

আমন খেতে ইঁদুরের হানা
আমন খেতে ইঁদুরের হানা

দেশগ্রাম

মেহেরপুর সীমান্তে ১২ জনকে ফেরত দিল বিএসএফ
মেহেরপুর সীমান্তে ১২ জনকে ফেরত দিল বিএসএফ

পেছনের পৃষ্ঠা