শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, রবিবার, ২৭ জানুয়ারি, ২০১৯

অধিগ্রহণের ক্ষতিপূরণ নিয়ে দুর্নীতি জালিয়াতির শেষ নেই

ক্ষতিগ্রস্তরা ঘুরে বেড়ান দ্বারে দ্বারে
বিশেষ প্রতিনিধি
প্রিন্ট ভার্সন
অধিগ্রহণের ক্ষতিপূরণ নিয়ে দুর্নীতি জালিয়াতির শেষ নেই

দেশব্যাপী সরকারের উন্নয়ন মহাযজ্ঞে ভূমি অধিগ্রহণের সম্পর্ক নিবিড় হলেও অধিগ্রহণের ক্ষতিপূরণের টাকা পাওয়া নিয়ে দুর্নীতি ও অনিয়মের শেষ নেই। বছরের পর বছর ঘুরেও অধিগ্রহণের টাকা হাতে পান না ভুক্তভোগীরা। সারা দেশে ভূমি অফিসকেন্দ্রিক দুর্নীতি, জালিয়াতি ও স্বেচ্ছাচারিতার কারণে জমির প্রকৃত মালিকরা দিনের পর দিন হয়রানির শিকার হচ্ছেন। বর্তমান সরকারের গত দুই আমলে দেশব্যাপী অবকাঠামোগত উন্নয়নের সাফল্যের পাশেই ভূমি অধিগ্রহণ দুর্নীতির বিষবৃক্ষ বিকশিত হয়েছে। এ প্রেক্ষাপটে ভূমি খাতে ব্যাপক সংস্কারের তাগিদ দিয়েছেন বিশিষ্টজনরা। তারা বলেন, সুষ্ঠুভাবে জমি অধিগ্রহণ সঠিক সময়ে প্রকল্প বাস্তবায়নে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখে। অধিগ্রহণ নিয়ে জটিলতা ও ক্ষতিপূরণের টাকা নিয়ে দুর্নীতির কারণে অনেক গুরুত্বপূর্ণ প্রকল্প বাস্তবায়ন বছরের পর বছর আটকে থাকছে।

সূত্র জানায়, দেশকে উন্নয়ন ও সমৃদ্ধির মহাসড়কে গতিশীল রাখতে শিল্পকারখানা, বিদ্যুৎ কেন্দ্র, রেলপথ, সড়কপথ, নৌ ও সমুদ্রবন্দর, অর্থনৈতিক অঞ্চলসহ বিভিন্ন অবকাঠামো তৈরিতে সাধারণ মানুষের জমি অধিগ্রহণ করা হয়। আওয়ামী লীগ সরকার গত ১০ বছরে সারা দেশে অসংখ্য প্রকল্প বাস্তবায়ন করেছে। এর জন্য সরকারকে সাধারণ মানুষের বিপুল পরিমাণ জমি অধিগ্রহণ করতে হয়েছে। সেই জমির ক্ষতিপূরণের টাকা নিয়েই নজিরবিহীন দুর্নীতি ও জালিয়াতির ডালপালা বিকশিত হয়েছে জেলা প্রশাসকের (ডিসি) সংশ্লিষ্ট অফিসগুলোয়। দেশের বিভিন্ন এলাকার পাশাপাশি বৃহত্তর চট্টগ্রামেও জমি অধিগ্রহণের নামে সাধারণ মানুষকে ব্যাপক হয়রানির শিকার হতে হয়। সরকারের অগ্রাধিকার প্রকল্পের অন্যতম দোহাজারী-কক্সবাজার রেলপথ প্রকল্প ভূমি অধিগ্রহণ জটিলতায় বিলম্বিত হয়েছে অর্ধযুগেরও বেশি। ২০১১ সালের ৩ এপ্রিল প্রকল্পটি উদ্বোধন করা হলেও ক্ষতিপূরণের টাকা প্রদানে অনিয়মের কারণে বার বার পিছিয়ে যায় প্রকল্পের কাজ। ভূমি অধিগ্রহণের জটিলতায় প্রকল্পের কাজ দীর্ঘদিন ধরে শুরুই করা যায়নি। এ ছাড়া কর্ণফুলী-কালুরঘাট মেরিন ড্রাইভ সড়ক, কয়েকটি অর্থনৈতিক অঞ্চল বাস্তবায়ন, কর্ণফুলী টানেলের সংযোগ সড়কসহ বিভিন্ন উন্নয়ন প্রকল্পে সরকারকে বিপুল পরিমাণ জমি অধিগ্রহণ করতে হচ্ছে। এসব জমির বিপরীতে অধিগ্রহণের ক্ষতিপূরণের টাকা দেওয়ার ক্ষেত্রে চট্টগ্রাম জেলা প্রশাসনের সংশ্লিষ্ট শাখায় একটি সংঘবদ্ধ চক্র দীর্ঘদিন থেকে সক্রিয় রয়েছে। প্রায় ২ হাজার ৩০০ কোটি টাকা ব্যয়ের মেরিন ড্রাইভ সড়কে ভূমি অধিগ্রহণ ও মাটি ভরাটের কাজ একসঙ্গে চলছে। সেখানে প্রায় ৬০০ ভূমি মালিক ক্ষতিপূরণের আবেদন করেছেন। তাদের ক্ষতিপূরণের টাকা লোপাটে তৎপর রয়েছেন প্রভাবশালী দালালরা। অন্যদিকে ইকোনমিক জোনের জন্য অধিগ্রহণ করা জমির মালিকরা যথাযথ ক্ষতিপূরণ পাচ্ছেন না বলে অভিযোগ করেছেন। গত বছর তৎকালীন ভূমি প্রতিমন্ত্রী সাইফুজ্জামান চৌধুরী জাবেদ চট্টগ্রাম জেলা প্রশাসনের এলএ (ল্যান্ড অ্যাকুইজিশন) অফিসে ঝটিকা পরিদর্শন করে ভয়াবহ জালিয়াতি, দুর্নীতি ও অনিয়মের সন্ধান পান। ওই সময় তিনি কয়েকজনকে শাস্তিও দেন।

এসব প্রেক্ষাপট সামনে রেখে ভূমি অফিসের দুর্নীতি রোধে কঠোর বার্তা দিয়েছেন ভূমিমন্ত্রী সাইফুজ্জামান চৌধুরী জাবেদ। আগামী ২৮ ফেব্রুয়ারির মধ্যে ভূমি মন্ত্রণালয় থেকে শুরু করে সব ভূমি অফিসের কর্মকর্তা-কর্মচারীর স্থাবর-অস্থাবর সম্পত্তির হিসাব দাখিলের নির্দেশ দিয়েছেন তিনি। মন্ত্রী বলেন, ‘সংসদ নির্বাচনের সময় আমার হিসাব জমা দিয়েছি। মন্ত্রণালয় থেকে শুরু করে দেশের সব উপজেলা, ইউনিয়ন ভূমি অফিসের সব কর্মকর্তা-কর্মচারীর সম্পদের হিসাব জমা দিতে হবে। ২৮ ফেব্রুয়ারির মধ্যে সবাইকে বর্তমান সম্পদের হিসাব জমা দিতে হবে।’

জানা গেছে, স্থাবর সম্পত্তি ম্যানুয়াল, ১৯৯৭-এর ৫০ অনুচ্ছেদ আর ভূমি অধিগ্রহণ আইন, ১৯৮২-এর আলোকে প্রকল্পের জন্য জমি অধিগ্রহণের আগে সম্ভাব্য এলাকায় তৃতীয় পক্ষ দিয়ে জরিপ চালিয়ে দেখা হয়, যে জমি অধিগ্রহণ করা হবে সেখানে কোনো স্থাপনা আছে কিনা। প্রকল্প একনেকে পাস হওয়ার সঙ্গে সঙ্গে খবরটি সংশ্লিষ্ট এলাকায় চাউর হয়ে যায়। এর পরই জমি অধিগ্রহণ করা হবে এমন সব এলাকার ফাঁকা জায়গায় রাতারাতি স্থাপনা তৈরি হয়ে যায় বেশি টাকা পাওয়ার আশায়। অন্যদিকে ক্ষতিপূরণের টাকা পেতে বহু মানুষকে তাদের সর্বস্ব বিক্রি করতে হয়। প্রয়োজনীয় ঘুষ দিয়েও ক্ষতিপূরণের টাকা পান না অনেকে। উল্লেখ্য, যাদের পৈতৃক সম্পত্তি তাদের অধিকাংশের জমি মিউটেশন বা নামজারি করা থাকে না। স্বল্পশিক্ষিত জমি মালিকদের অসচেতনতার কারণে তাদের নাম ডিসি অফিসের ভূমি রেকর্ডে থাকে না। আবার অনেক জমি বিক্রি হলেও তার নামজারি স্থানীয় ইউনিয়ন তহসিল অফিস হয়ে থানা ভূমি অফিস ঘুরে ডিসি অফিসের ভলিউমে নাম উঠাতে কয়েক বছর লেগে যায়। জমি অধিগ্রহণের পর ক্ষতিপূরণের টাকার নোটিস যায় ডিসি অফিসের রেকর্ড বই অনুযায়ী। তাতেই শুরু হয় জমজমাট ‘ঘুষ বাণিজ্য’। প্রকৃত মালিকরা অধিগ্রহণের ক্ষতিপূরণের টাকা পেতে তাই ভয়াবহ জালিয়াতির শিকার হন। প্রয়োজনীয় নথিপত্র হালনাগাদ করে ক্ষতিপূরণের টাকা পেতে তাদের জানের বারোটা বেজে যায়।

সূত্র জানান, জমির ভুয়া মালিক সেজে অধিগ্রহণের ক্ষতিপূরণের প্রায় ৬০ কোটি টাকা উত্তোলনের অভিযোগে ২৯৯টি মামলা ঝুলছে চট্টগ্রাম সার্টিফিকেট আদালতে। এর মধ্যে ২৯২টি মামলায় উচ্চ আদালতের স্থগিতাদেশ আছে। এ ছাড়া মামলার কারণে বিভিন্ন প্রকল্পে আটকে আছে ক্ষতিপূরণের আরও প্রায় ৫০০ কোটি টাকা। ফলে প্রকৃত ভূমি মালিকরা হয়রানির শিকার হচ্ছেন। ভূমি অধিগ্রহণ করা হলেও প্রকৃত মালিকরা ক্ষতিপূরণের টাকা না পেয়ে পারিবারিকভাবে অভাব-অনটনে দিন কাটাচ্ছেন। রাজনৈতিক প্রতিশ্রুতির অংশ হিসেবে দেশের বাণিজ্যিক রাজধানী খ্যাত বন্দরনগরী চট্টগ্রামে সরকারের উন্নয়ন কর্মকা  অনেক বেড়েছে। বর্তমানে শতাধিক প্রকল্পের অধীনে চলছে ভূমি অধিগ্রহণ। এর মধ্যে অন্যতম হলো কর্ণফুলীর তলদেশে টানেল নির্মাণ, রাঙ্গুনিয়া সৌরবিদ্যুৎ প্রকল্প, এলএনজি গ্যাসলাইন স্থাপন, চট্টগ্রাম বন্দরের বে-টার্মিনাল, মিরসরাই বিশেষ অর্থনৈতিক অঞ্চল ও দোহাজারী-ঘুমধুম রেললাইন স্থাপন প্রকল্প। এসব প্রকল্পের অধীনে শত শত কোটি টাকার ভূমি অধিগ্রহণ করা হচ্ছে। ফলে এলএ অফিসের চেইনম্যান থেকে শুরু করে কানুনগো-সার্ভেয়ার পর্যন্ত ছোট-বড় অসাধু কর্মকর্তাদের চোখ এই অধিগ্রহণের ক্ষতিপূরণের টাকার প্রতি। ভূমি অধিগ্রহণের বিপরীতে ক্ষতিপূরণের টাকার জন্য ভূমি মালিকরা এলএ অফিসে এলেই হয়রানি শুরু হয়। ভূমি মালিকদের অভিযোগ, এলএ অফিসে টাকা ছাড়া কোনো ফাইল নড়ে না। অধিগ্রহণের ক্ষতিপূরণের অর্থ পেতে ফাইল জমা দেওয়া থেকে শুরু করে চেক পাওয়া পর্যন্ত চলে টাকার খেলা। কাক্সিক্ষত টাকা না পেলে ভুয়া লোককে মালিক সাজিয়ে মিথ্যা অভিযোগ দাখিল ও মামলা দিয়ে আটকে দেওয়া হয় ক্ষতিপূরণের টাকা। শুধু চট্টগ্রামেই নয়, ঢাকা, গাজীপুর, মুন্সীগঞ্জ, মাদারীপুরসহ দেশের বিভিন্ন জেলা প্রশাসনের ভূমি অধিগ্রহণ শাখায় দুর্নীতির অনেক চাঞ্চল্যকর ঘটনা জানা গেছে। লাল ফিতার দৌরাত্ম্য, হয়রানি আর ঘুষ-বাণিজ্যের ঘটনা সেখানে ঘটছে। নিরীহ ভূমি মালিকদের ক্ষতিপূরণের টাকা থেকে ৩০ থেকে ৫০ ভাগ দুর্নীতিবাজ কর্মকর্তা-কর্মচারীদের হাতে তুলে দিতে হচ্ছে। ঘুষ না দিলে ক্ষতিপূরণের টাকা পেতে তাদের কত দিন অপেক্ষা করতে হবে কেউ জানে না। এসব দুর্নীতির প্রতিবাদ করলে প্রতিবাদকারীর জীবন হয়ে ওঠে দুর্বিষহ। অনেকের জীবন বিপন্নও হয়।

অনুসন্ধানে দেশের প্রায় প্রতিটি জেলায়ই ভূমি মালিকদের হয়রানি করার একটি সাধারণ ‘ফর্মুলা’ দেখা গেছে। তা হচ্ছে, একটি জমির মালিকানা কয়েকবার পরিবর্তন হওয়া স্বাভাবিক। তবে সর্বশেষ দলিলগ্রহীতা, নামজারি ও দাখিলা প্রদানকারীই হলেন জমির প্রকৃত মালিক। তাকে নোটিস করলেই ক্ষতিপূরণের বিষয়টি সহজ হয়ে যায়। কিন্তু অধিগ্রহণ শাখা থেকে বিভিন্ন রেকর্ডীয় মালিকের কাছে নোটিস পাঠিয়ে বিষয়টি জটিল করে তোলা হয়। অনেকেই টাকার লোভে জমির প্রকৃত মালিক না হয়েও একে অন্যের বিরুদ্ধে আপত্তি দায়ের করেন। বর্তমান আইনে তখনই ক্ষতিপূরণের টাকা আটকে যায়। এর মাধ্যমে ঘুষের প্রথম অধ্যায় শুরু হয়। ঢাকা জেলা প্রশাসকের দফতরের একাধিক কর্মকর্তা জানান, ভূমি অধিগ্রহণ শাখার কারণে তাদের মানসম্মান ধুলায় মিশে যাচ্ছে। এতটা নোংরাভাবে সেখানে ঘুষ আদায় করা হয়, যা সত্যি নজিরবিহীন। নির্দিষ্ট পরিমাণ ঘুষ না দিলে ক্ষতিগ্রস্ত ভূমি মালিকদের বছরের পর বছর হয়রানি করা হয়। এমনকি ভুয়া অভিযোগ দাঁড় করিয়ে ক্ষতিপূরণের টাকা আটকে রাখা হয়।

এই বিভাগের আরও খবর
বই পড়ায় ১০২ দেশের মধ্যে বাংলাদেশ ৯৭তম
বই পড়ায় ১০২ দেশের মধ্যে বাংলাদেশ ৯৭তম
আলালের বক্তব্য জামায়াতের প্রতিবাদ
আলালের বক্তব্য জামায়াতের প্রতিবাদ
নির্বাচন পর্যন্ত বিদেশ ভ্রমণ নয় সরকারি কর্মচারীদের
নির্বাচন পর্যন্ত বিদেশ ভ্রমণ নয় সরকারি কর্মচারীদের
দুর্নীতি রুখতে সংস্কার হচ্ছে জমির লিজ প্রথা
দুর্নীতি রুখতে সংস্কার হচ্ছে জমির লিজ প্রথা
আসছেন জাকির নায়েক, ভারতের সতর্কবার্তা
আসছেন জাকির নায়েক, ভারতের সতর্কবার্তা
দলের কাছে নতি স্বীকার উপদেষ্টাদের
দলের কাছে নতি স্বীকার উপদেষ্টাদের
মওদুদী নয়, মদিনার ইসলাম চর্চা করি
মওদুদী নয়, মদিনার ইসলাম চর্চা করি
নাজমুল শান্তই টেস্ট অধিনায়ক
নাজমুল শান্তই টেস্ট অধিনায়ক
তিন দেশে সরকার পতনের কারণ দুর্বল শাসনব্যবস্থা
তিন দেশে সরকার পতনের কারণ দুর্বল শাসনব্যবস্থা
ফুল কোর্ট সভা ডেকেছেন প্রধান বিচারপতি
ফুল কোর্ট সভা ডেকেছেন প্রধান বিচারপতি
সুদানে রাস্তায় লাশ আর লাশ, দাফন করার কেউ নেই
সুদানে রাস্তায় লাশ আর লাশ, দাফন করার কেউ নেই
দুই দলের বোঝাপড়ার কথা শোনা যাচ্ছে
দুই দলের বোঝাপড়ার কথা শোনা যাচ্ছে
সর্বশেষ খবর
‘বিবাহবিচ্ছেদ’ প্রশ্নে যে জবাব দেন ঐশ্বরিয়া
‘বিবাহবিচ্ছেদ’ প্রশ্নে যে জবাব দেন ঐশ্বরিয়া

২ মিনিট আগে | শোবিজ

‘জামায়াতকে বাদ দিয়ে হলেও সব দল ঐক্যবদ্ধভাবে নির্বাচনে যাবে’
‘জামায়াতকে বাদ দিয়ে হলেও সব দল ঐক্যবদ্ধভাবে নির্বাচনে যাবে’

১০ মিনিট আগে | রাজনীতি

সকল রাজনৈতিক দল ও পক্ষের মধ্যে একতা থাকতে হবে: প্রধান উপদেষ্টা
সকল রাজনৈতিক দল ও পক্ষের মধ্যে একতা থাকতে হবে: প্রধান উপদেষ্টা

৩৬ মিনিট আগে | রাজনীতি

‘বিয়ে নয়, জীবনে স্বাধীন হওয়াটা গুরুত্বপূর্ণ বলে শিখেছি’
‘বিয়ে নয়, জীবনে স্বাধীন হওয়াটা গুরুত্বপূর্ণ বলে শিখেছি’

৫২ মিনিট আগে | শোবিজ

রূপগঞ্জে ৫৪তম জাতীয় সমবায় দিবস উদযাপন
রূপগঞ্জে ৫৪তম জাতীয় সমবায় দিবস উদযাপন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রিমিয়ার লিগে আর্সেনালের দাপুটে জয়
প্রিমিয়ার লিগে আর্সেনালের দাপুটে জয়

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মাদকের বিনিময়ে মিয়ানমারে সিমেন্ট পাচারের অভিযোগে আটক ১১
মাদকের বিনিময়ে মিয়ানমারে সিমেন্ট পাচারের অভিযোগে আটক ১১

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

সিলেটে একদিনে সড়কে গেল ৩ প্রাণ
সিলেটে একদিনে সড়কে গেল ৩ প্রাণ

১ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

শেষ হলো আন্তর্জাতিক পর্যটন মেলা
শেষ হলো আন্তর্জাতিক পর্যটন মেলা

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

কুলাউড়ায় পাহাড়ি পুঞ্জিতে ওসির শান্তির বার্তা
কুলাউড়ায় পাহাড়ি পুঞ্জিতে ওসির শান্তির বার্তা

১ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

পদ্মাপাড়ে মিথেন গ্যাসের উপস্থিতি পেল বাপেক্স
পদ্মাপাড়ে মিথেন গ্যাসের উপস্থিতি পেল বাপেক্স

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

নতুন প্রেমে মজেছেন মালাইকা!
নতুন প্রেমে মজেছেন মালাইকা!

২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

অক্টোবরে ইউক্রেনে সর্বোচ্চ ক্ষেপণাস্ত্র হামলা চালিয়েছে রাশিয়া
অক্টোবরে ইউক্রেনে সর্বোচ্চ ক্ষেপণাস্ত্র হামলা চালিয়েছে রাশিয়া

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হাজার টাকায় চার থ্রিপিসের ঘোষণা দিয়ে খোলেনি শোরুম, ক্ষোভ ক্রেতাদের
হাজার টাকায় চার থ্রিপিসের ঘোষণা দিয়ে খোলেনি শোরুম, ক্ষোভ ক্রেতাদের

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

১১ বছর পলাতক, অতঃপর র‌্যাবের ফাঁদে ডাকাত সর্দার
১১ বছর পলাতক, অতঃপর র‌্যাবের ফাঁদে ডাকাত সর্দার

২ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

কুমিল্লায় ইসলামিক স্টাডিজ ফোরামের বিভাগীয় সম্মেলন
কুমিল্লায় ইসলামিক স্টাডিজ ফোরামের বিভাগীয় সম্মেলন

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বন্দরের স্থাপনা ইজারা থেকে না সরলে কঠোর আন্দোলন হুঁশিয়ারি
বন্দরের স্থাপনা ইজারা থেকে না সরলে কঠোর আন্দোলন হুঁশিয়ারি

২ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

সূর্যের কাছাকাছি এসে এই ধূমকেতুর উজ্জ্বলতা বেড়েছে কয়েকগুণ
সূর্যের কাছাকাছি এসে এই ধূমকেতুর উজ্জ্বলতা বেড়েছে কয়েকগুণ

২ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে তিন বাহিনী প্রধানের সাক্ষাৎ, নির্বাচন প্রস্তুতি নিয়ে আলোচনা
প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে তিন বাহিনী প্রধানের সাক্ষাৎ, নির্বাচন প্রস্তুতি নিয়ে আলোচনা

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজীপুরে রেস্তোরাঁয় আগুন
গাজীপুরে রেস্তোরাঁয় আগুন

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জাকেরকে নিয়ে মুখ খুললেন ফাহিম, জানালেন ব্যর্থতার কারণ
জাকেরকে নিয়ে মুখ খুললেন ফাহিম, জানালেন ব্যর্থতার কারণ

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

স্বর্ণের দাম বেড়েছে
স্বর্ণের দাম বেড়েছে

৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

টানা ডেস্কে কাজ করলে হাতব্যথা? জেনে নিন সহজ সমাধান
টানা ডেস্কে কাজ করলে হাতব্যথা? জেনে নিন সহজ সমাধান

৩ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

আগামী নির্বাচনের বড় শক্তি তরুণ সমাজ : ইসরাফিল খসরু
আগামী নির্বাচনের বড় শক্তি তরুণ সমাজ : ইসরাফিল খসরু

৩ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

চট্টগ্রামে ইসলামী আন্দোলনের নেতা গ্রেফতার, মুক্তির দাবিতে থানার সামনে বিক্ষোভ
চট্টগ্রামে ইসলামী আন্দোলনের নেতা গ্রেফতার, মুক্তির দাবিতে থানার সামনে বিক্ষোভ

৩ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

সিলেটে আওয়ামী লীগ নেতা খুনের ঘটনায় ছেলে আটক
সিলেটে আওয়ামী লীগ নেতা খুনের ঘটনায় ছেলে আটক

৩ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

বগুড়ায় জমি নিয়ে বিরোধে হামলা, স্বামী-স্ত্রী আহত
বগুড়ায় জমি নিয়ে বিরোধে হামলা, স্বামী-স্ত্রী আহত

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পুতিন আনলেন নতুন পারমাণবিক টর্পেডো ‘পসাইডন’, আতঙ্কে ইউরোপ
পুতিন আনলেন নতুন পারমাণবিক টর্পেডো ‘পসাইডন’, আতঙ্কে ইউরোপ

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ল্যুভরের পর এবার ফ্রান্সে সোনার কারখানায় দুঃসাহসিক চুরি
ল্যুভরের পর এবার ফ্রান্সে সোনার কারখানায় দুঃসাহসিক চুরি

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শিশুকে ধর্ষণচেষ্টার অভিযোগে বৃদ্ধ গ্রেপ্তার
শিশুকে ধর্ষণচেষ্টার অভিযোগে বৃদ্ধ গ্রেপ্তার

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
কেন বাংলাদেশ-নেপাল- শ্রীলঙ্কায় সরকার পতন, যা বললেন অজিত দোভাল
কেন বাংলাদেশ-নেপাল- শ্রীলঙ্কায় সরকার পতন, যা বললেন অজিত দোভাল

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আজ থেকে বন্ধ হচ্ছে অর্ধকোটি মোবাইল সিম
আজ থেকে বন্ধ হচ্ছে অর্ধকোটি মোবাইল সিম

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফুলকোর্ট সভা ডেকেছেন প্রধান বিচারপতি
ফুলকোর্ট সভা ডেকেছেন প্রধান বিচারপতি

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সুদানে তিন দিনে দেড় হাজার মানুষকে হত্যা
সুদানে তিন দিনে দেড় হাজার মানুষকে হত্যা

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মার্কিন আগ্রাসন ঠেকাতে রাশিয়া–চীন–ইরানের দ্বারে মাদুরো
মার্কিন আগ্রাসন ঠেকাতে রাশিয়া–চীন–ইরানের দ্বারে মাদুরো

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফিলিস্তিনি বন্দিকে নির্যাতনের ভিডিও ফাঁস, শীর্ষ ইসরায়েলি জেনারেলের পদত্যাগ
ফিলিস্তিনি বন্দিকে নির্যাতনের ভিডিও ফাঁস, শীর্ষ ইসরায়েলি জেনারেলের পদত্যাগ

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আজকের স্বর্ণের বাজারদর
আজকের স্বর্ণের বাজারদর

১৫ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

দক্ষ কর্মীদের জন্য নতুন ভিসা চালু করছে পর্তুগাল
দক্ষ কর্মীদের জন্য নতুন ভিসা চালু করছে পর্তুগাল

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দ্বার খুললেও সেন্টমার্টিন যায়নি পর্যটকবাহী জাহাজ, হতাশ পর্যটকরা
দ্বার খুললেও সেন্টমার্টিন যায়নি পর্যটকবাহী জাহাজ, হতাশ পর্যটকরা

১১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

৯৮ শতাংশ ভোটে তানজানিয়ার প্রেসিডেন্ট সামিয়া হাসান
৯৮ শতাংশ ভোটে তানজানিয়ার প্রেসিডেন্ট সামিয়া হাসান

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গণভোট ছাড়া জাতীয় নির্বাচন হবে অর্থহীন: জামায়াত আমির
গণভোট ছাড়া জাতীয় নির্বাচন হবে অর্থহীন: জামায়াত আমির

১৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ট্রাম্পের পারমাণবিক অস্ত্র পরীক্ষার নির্দেশ নিয়ে যা বলল চীন-রাশিয়া
ট্রাম্পের পারমাণবিক অস্ত্র পরীক্ষার নির্দেশ নিয়ে যা বলল চীন-রাশিয়া

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নির্বাচনের আগে ইসলামকে রাজনৈতিক ফায়দা লাভে ব্যবহারের চেষ্টা : সালাহউদ্দিন
নির্বাচনের আগে ইসলামকে রাজনৈতিক ফায়দা লাভে ব্যবহারের চেষ্টা : সালাহউদ্দিন

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

তুরস্কে হোটেলে ৭৮ জনের মৃত্যু: মালিক-ডেপুটি মেয়রসহ ১১ জনের যাবজ্জীবন
তুরস্কে হোটেলে ৭৮ জনের মৃত্যু: মালিক-ডেপুটি মেয়রসহ ১১ জনের যাবজ্জীবন

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পুতিন আনলেন নতুন পারমাণবিক টর্পেডো ‘পসাইডন’, আতঙ্কে ইউরোপ
পুতিন আনলেন নতুন পারমাণবিক টর্পেডো ‘পসাইডন’, আতঙ্কে ইউরোপ

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঢাকায় ঝুম বৃষ্টি
ঢাকায় ঝুম বৃষ্টি

৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সাগরে ফের লঘুচাপের আশঙ্কা, ভারী বৃষ্টির পূর্বাভাস
সাগরে ফের লঘুচাপের আশঙ্কা, ভারী বৃষ্টির পূর্বাভাস

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চীনের সহায়তায় ক্ষেপণাস্ত্র কর্মসূচি জোরদার করছে ইরান, দাবি রিপোর্টে
চীনের সহায়তায় ক্ষেপণাস্ত্র কর্মসূচি জোরদার করছে ইরান, দাবি রিপোর্টে

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সিলেটে বাসদের কার্যালয় থেকে ২২ নেতাকর্মী আটক
সিলেটে বাসদের কার্যালয় থেকে ২২ নেতাকর্মী আটক

৯ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

ভেনেজুয়েলায় হামলা নিয়ে ট্রাম্পের সুর বদল
ভেনেজুয়েলায় হামলা নিয়ে ট্রাম্পের সুর বদল

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রাইজবন্ডের ‘ড্র’ আগামীকাল
প্রাইজবন্ডের ‘ড্র’ আগামীকাল

১২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

বহুরূপীদের খপ্পরে পড়েছে দেশ : আলাল
বহুরূপীদের খপ্পরে পড়েছে দেশ : আলাল

১০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

২০০৭ সালের পর জন্ম নিলে সারাজীবন ধূমপান নিষেধ!
২০০৭ সালের পর জন্ম নিলে সারাজীবন ধূমপান নিষেধ!

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইউক্রেইনকে টমাহক ক্ষেপণাস্ত্র পাঠানোর সবুজ সংকেত দিল পেন্টাগন
ইউক্রেইনকে টমাহক ক্ষেপণাস্ত্র পাঠানোর সবুজ সংকেত দিল পেন্টাগন

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৭২-এর সংবিধান বাতিল করতে হবে : মামুনুল হক
৭২-এর সংবিধান বাতিল করতে হবে : মামুনুল হক

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

জাতীয় নির্বাচনের আগে গণভোটের কোনো সুযোগ নেই : মির্জা ফখরুল
জাতীয় নির্বাচনের আগে গণভোটের কোনো সুযোগ নেই : মির্জা ফখরুল

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

জাটকা সংরক্ষণে ৮ মাসের নিষেধাজ্ঞা শুরু
জাটকা সংরক্ষণে ৮ মাসের নিষেধাজ্ঞা শুরু

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কুয়ালালামপুরের টুইন টাওয়ারের তৃতীয় ভবনে ভয়াবহ অগ্নিকাণ্ড
কুয়ালালামপুরের টুইন টাওয়ারের তৃতীয় ভবনে ভয়াবহ অগ্নিকাণ্ড

১৩ ঘণ্টা আগে | পরবাস

প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে তিন বাহিনী প্রধানের সাক্ষাৎ, নির্বাচন প্রস্তুতি নিয়ে আলোচনা
প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে তিন বাহিনী প্রধানের সাক্ষাৎ, নির্বাচন প্রস্তুতি নিয়ে আলোচনা

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুক্তরাষ্ট্রের সামরিক হামলা মোকাবিলায় ভেনেজুয়েলার পাশে রাশিয়া
যুক্তরাষ্ট্রের সামরিক হামলা মোকাবিলায় ভেনেজুয়েলার পাশে রাশিয়া

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
আগে নির্বাচন চায় দেশবাসী
আগে নির্বাচন চায় দেশবাসী

প্রথম পৃষ্ঠা

এবার সংস্কার বাস্তবায়নে কমিশন
এবার সংস্কার বাস্তবায়নে কমিশন

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

নির্বাচন প্রস্তুতি নিয়ে আলোচনা
নির্বাচন প্রস্তুতি নিয়ে আলোচনা

প্রথম পৃষ্ঠা

দুর্নীতি রুখতে সংস্কার হচ্ছে জমির লিজ প্রথা
দুর্নীতি রুখতে সংস্কার হচ্ছে জমির লিজ প্রথা

প্রথম পৃষ্ঠা

ডেঙ্গু আক্রান্ত হয়ে হাসপাতালে ভর্তি ৭০ হাজার ছাড়াল
ডেঙ্গু আক্রান্ত হয়ে হাসপাতালে ভর্তি ৭০ হাজার ছাড়াল

পেছনের পৃষ্ঠা

৯ দফা সংস্কার প্রস্তাব বাংলাদেশ ব্যাংকের
৯ দফা সংস্কার প্রস্তাব বাংলাদেশ ব্যাংকের

পেছনের পৃষ্ঠা

দ্বার খুললেও জাহাজ নেই!
দ্বার খুললেও জাহাজ নেই!

পেছনের পৃষ্ঠা

বই পড়ায় ১০২ দেশের মধ্যে বাংলাদেশ ৯৭তম
বই পড়ায় ১০২ দেশের মধ্যে বাংলাদেশ ৯৭তম

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচনই শক্তিশালী গণতান্ত্রিক সমাধান
নির্বাচনই শক্তিশালী গণতান্ত্রিক সমাধান

পেছনের পৃষ্ঠা

দুই ভাইকে কুপিয়ে হত্যা নরসিংদীতে
দুই ভাইকে কুপিয়ে হত্যা নরসিংদীতে

পেছনের পৃষ্ঠা

চা বাগানে গলা কাটা তরুণী উদ্ধার
চা বাগানে গলা কাটা তরুণী উদ্ধার

পেছনের পৃষ্ঠা

এক নামে থাকা অতিরিক্ত সিম বন্ধ শুরু
এক নামে থাকা অতিরিক্ত সিম বন্ধ শুরু

পেছনের পৃষ্ঠা

গণভোট ছাড়া নির্বাচনের দুই পয়সার মূল্য নেই
গণভোট ছাড়া নির্বাচনের দুই পয়সার মূল্য নেই

প্রথম পৃষ্ঠা

দুই দলের বোঝাপড়ার কথা শোনা যাচ্ছে
দুই দলের বোঝাপড়ার কথা শোনা যাচ্ছে

প্রথম পৃষ্ঠা

দলের কাছে নতি স্বীকার উপদেষ্টাদের
দলের কাছে নতি স্বীকার উপদেষ্টাদের

প্রথম পৃষ্ঠা

আসছেন জাকির নায়েক, ভারতের সতর্কবার্তা
আসছেন জাকির নায়েক, ভারতের সতর্কবার্তা

প্রথম পৃষ্ঠা

আলালের বক্তব্য জামায়াতের প্রতিবাদ
আলালের বক্তব্য জামায়াতের প্রতিবাদ

প্রথম পৃষ্ঠা

আট দাবিতে ট্রেন আটকে বিক্ষোভ
আট দাবিতে ট্রেন আটকে বিক্ষোভ

পেছনের পৃষ্ঠা

এ বয়সে চাকরি পামু কোথায়
এ বয়সে চাকরি পামু কোথায়

পেছনের পৃষ্ঠা

ব্যয় বেড়েছে ব্যবসায়
ব্যয় বেড়েছে ব্যবসায়

পেছনের পৃষ্ঠা

আড়াই শ বছরের কাঠগোলাপ গাছ
আড়াই শ বছরের কাঠগোলাপ গাছ

পেছনের পৃষ্ঠা

নির্বাচন কমিশন গঠন হয়েছে ভাগাভাগি করে
নির্বাচন কমিশন গঠন হয়েছে ভাগাভাগি করে

পেছনের পৃষ্ঠা

মুষলধারে বৃষ্টিতে নগরবাসীর ভোগান্তি
মুষলধারে বৃষ্টিতে নগরবাসীর ভোগান্তি

পেছনের পৃষ্ঠা

গাছের ওপর ১২ ফুট লম্বা অজগর
গাছের ওপর ১২ ফুট লম্বা অজগর

পেছনের পৃষ্ঠা

ভোলায় বিএনপি বিজেপি সংঘর্ষ
ভোলায় বিএনপি বিজেপি সংঘর্ষ

পেছনের পৃষ্ঠা

পাহাড়ি মেলায় মানুষের আনন্দ উচ্ছ্বাস
পাহাড়ি মেলায় মানুষের আনন্দ উচ্ছ্বাস

পেছনের পৃষ্ঠা

মাঠে সরব বিএনপি জামায়াত ইসলামী আন্দোলন
মাঠে সরব বিএনপি জামায়াত ইসলামী আন্দোলন

নগর জীবন

চট্টগ্রামে সাজ্জাদ হত্যার নেপথ্যে পরিবহন চাঁদাবাজি নিয়ন্ত্রণ!
চট্টগ্রামে সাজ্জাদ হত্যার নেপথ্যে পরিবহন চাঁদাবাজি নিয়ন্ত্রণ!

নগর জীবন

বিপজ্জনক বগুড়ার মহাসড়ক
বিপজ্জনক বগুড়ার মহাসড়ক

নগর জীবন