শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, রবিবার, ২৭ জানুয়ারি, ২০১৯

অধিগ্রহণের ক্ষতিপূরণ নিয়ে দুর্নীতি জালিয়াতির শেষ নেই

ক্ষতিগ্রস্তরা ঘুরে বেড়ান দ্বারে দ্বারে
বিশেষ প্রতিনিধি
প্রিন্ট ভার্সন
অধিগ্রহণের ক্ষতিপূরণ নিয়ে দুর্নীতি জালিয়াতির শেষ নেই

দেশব্যাপী সরকারের উন্নয়ন মহাযজ্ঞে ভূমি অধিগ্রহণের সম্পর্ক নিবিড় হলেও অধিগ্রহণের ক্ষতিপূরণের টাকা পাওয়া নিয়ে দুর্নীতি ও অনিয়মের শেষ নেই। বছরের পর বছর ঘুরেও অধিগ্রহণের টাকা হাতে পান না ভুক্তভোগীরা। সারা দেশে ভূমি অফিসকেন্দ্রিক দুর্নীতি, জালিয়াতি ও স্বেচ্ছাচারিতার কারণে জমির প্রকৃত মালিকরা দিনের পর দিন হয়রানির শিকার হচ্ছেন। বর্তমান সরকারের গত দুই আমলে দেশব্যাপী অবকাঠামোগত উন্নয়নের সাফল্যের পাশেই ভূমি অধিগ্রহণ দুর্নীতির বিষবৃক্ষ বিকশিত হয়েছে। এ প্রেক্ষাপটে ভূমি খাতে ব্যাপক সংস্কারের তাগিদ দিয়েছেন বিশিষ্টজনরা। তারা বলেন, সুষ্ঠুভাবে জমি অধিগ্রহণ সঠিক সময়ে প্রকল্প বাস্তবায়নে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখে। অধিগ্রহণ নিয়ে জটিলতা ও ক্ষতিপূরণের টাকা নিয়ে দুর্নীতির কারণে অনেক গুরুত্বপূর্ণ প্রকল্প বাস্তবায়ন বছরের পর বছর আটকে থাকছে।

সূত্র জানায়, দেশকে উন্নয়ন ও সমৃদ্ধির মহাসড়কে গতিশীল রাখতে শিল্পকারখানা, বিদ্যুৎ কেন্দ্র, রেলপথ, সড়কপথ, নৌ ও সমুদ্রবন্দর, অর্থনৈতিক অঞ্চলসহ বিভিন্ন অবকাঠামো তৈরিতে সাধারণ মানুষের জমি অধিগ্রহণ করা হয়। আওয়ামী লীগ সরকার গত ১০ বছরে সারা দেশে অসংখ্য প্রকল্প বাস্তবায়ন করেছে। এর জন্য সরকারকে সাধারণ মানুষের বিপুল পরিমাণ জমি অধিগ্রহণ করতে হয়েছে। সেই জমির ক্ষতিপূরণের টাকা নিয়েই নজিরবিহীন দুর্নীতি ও জালিয়াতির ডালপালা বিকশিত হয়েছে জেলা প্রশাসকের (ডিসি) সংশ্লিষ্ট অফিসগুলোয়। দেশের বিভিন্ন এলাকার পাশাপাশি বৃহত্তর চট্টগ্রামেও জমি অধিগ্রহণের নামে সাধারণ মানুষকে ব্যাপক হয়রানির শিকার হতে হয়। সরকারের অগ্রাধিকার প্রকল্পের অন্যতম দোহাজারী-কক্সবাজার রেলপথ প্রকল্প ভূমি অধিগ্রহণ জটিলতায় বিলম্বিত হয়েছে অর্ধযুগেরও বেশি। ২০১১ সালের ৩ এপ্রিল প্রকল্পটি উদ্বোধন করা হলেও ক্ষতিপূরণের টাকা প্রদানে অনিয়মের কারণে বার বার পিছিয়ে যায় প্রকল্পের কাজ। ভূমি অধিগ্রহণের জটিলতায় প্রকল্পের কাজ দীর্ঘদিন ধরে শুরুই করা যায়নি। এ ছাড়া কর্ণফুলী-কালুরঘাট মেরিন ড্রাইভ সড়ক, কয়েকটি অর্থনৈতিক অঞ্চল বাস্তবায়ন, কর্ণফুলী টানেলের সংযোগ সড়কসহ বিভিন্ন উন্নয়ন প্রকল্পে সরকারকে বিপুল পরিমাণ জমি অধিগ্রহণ করতে হচ্ছে। এসব জমির বিপরীতে অধিগ্রহণের ক্ষতিপূরণের টাকা দেওয়ার ক্ষেত্রে চট্টগ্রাম জেলা প্রশাসনের সংশ্লিষ্ট শাখায় একটি সংঘবদ্ধ চক্র দীর্ঘদিন থেকে সক্রিয় রয়েছে। প্রায় ২ হাজার ৩০০ কোটি টাকা ব্যয়ের মেরিন ড্রাইভ সড়কে ভূমি অধিগ্রহণ ও মাটি ভরাটের কাজ একসঙ্গে চলছে। সেখানে প্রায় ৬০০ ভূমি মালিক ক্ষতিপূরণের আবেদন করেছেন। তাদের ক্ষতিপূরণের টাকা লোপাটে তৎপর রয়েছেন প্রভাবশালী দালালরা। অন্যদিকে ইকোনমিক জোনের জন্য অধিগ্রহণ করা জমির মালিকরা যথাযথ ক্ষতিপূরণ পাচ্ছেন না বলে অভিযোগ করেছেন। গত বছর তৎকালীন ভূমি প্রতিমন্ত্রী সাইফুজ্জামান চৌধুরী জাবেদ চট্টগ্রাম জেলা প্রশাসনের এলএ (ল্যান্ড অ্যাকুইজিশন) অফিসে ঝটিকা পরিদর্শন করে ভয়াবহ জালিয়াতি, দুর্নীতি ও অনিয়মের সন্ধান পান। ওই সময় তিনি কয়েকজনকে শাস্তিও দেন।

এসব প্রেক্ষাপট সামনে রেখে ভূমি অফিসের দুর্নীতি রোধে কঠোর বার্তা দিয়েছেন ভূমিমন্ত্রী সাইফুজ্জামান চৌধুরী জাবেদ। আগামী ২৮ ফেব্রুয়ারির মধ্যে ভূমি মন্ত্রণালয় থেকে শুরু করে সব ভূমি অফিসের কর্মকর্তা-কর্মচারীর স্থাবর-অস্থাবর সম্পত্তির হিসাব দাখিলের নির্দেশ দিয়েছেন তিনি। মন্ত্রী বলেন, ‘সংসদ নির্বাচনের সময় আমার হিসাব জমা দিয়েছি। মন্ত্রণালয় থেকে শুরু করে দেশের সব উপজেলা, ইউনিয়ন ভূমি অফিসের সব কর্মকর্তা-কর্মচারীর সম্পদের হিসাব জমা দিতে হবে। ২৮ ফেব্রুয়ারির মধ্যে সবাইকে বর্তমান সম্পদের হিসাব জমা দিতে হবে।’

জানা গেছে, স্থাবর সম্পত্তি ম্যানুয়াল, ১৯৯৭-এর ৫০ অনুচ্ছেদ আর ভূমি অধিগ্রহণ আইন, ১৯৮২-এর আলোকে প্রকল্পের জন্য জমি অধিগ্রহণের আগে সম্ভাব্য এলাকায় তৃতীয় পক্ষ দিয়ে জরিপ চালিয়ে দেখা হয়, যে জমি অধিগ্রহণ করা হবে সেখানে কোনো স্থাপনা আছে কিনা। প্রকল্প একনেকে পাস হওয়ার সঙ্গে সঙ্গে খবরটি সংশ্লিষ্ট এলাকায় চাউর হয়ে যায়। এর পরই জমি অধিগ্রহণ করা হবে এমন সব এলাকার ফাঁকা জায়গায় রাতারাতি স্থাপনা তৈরি হয়ে যায় বেশি টাকা পাওয়ার আশায়। অন্যদিকে ক্ষতিপূরণের টাকা পেতে বহু মানুষকে তাদের সর্বস্ব বিক্রি করতে হয়। প্রয়োজনীয় ঘুষ দিয়েও ক্ষতিপূরণের টাকা পান না অনেকে। উল্লেখ্য, যাদের পৈতৃক সম্পত্তি তাদের অধিকাংশের জমি মিউটেশন বা নামজারি করা থাকে না। স্বল্পশিক্ষিত জমি মালিকদের অসচেতনতার কারণে তাদের নাম ডিসি অফিসের ভূমি রেকর্ডে থাকে না। আবার অনেক জমি বিক্রি হলেও তার নামজারি স্থানীয় ইউনিয়ন তহসিল অফিস হয়ে থানা ভূমি অফিস ঘুরে ডিসি অফিসের ভলিউমে নাম উঠাতে কয়েক বছর লেগে যায়। জমি অধিগ্রহণের পর ক্ষতিপূরণের টাকার নোটিস যায় ডিসি অফিসের রেকর্ড বই অনুযায়ী। তাতেই শুরু হয় জমজমাট ‘ঘুষ বাণিজ্য’। প্রকৃত মালিকরা অধিগ্রহণের ক্ষতিপূরণের টাকা পেতে তাই ভয়াবহ জালিয়াতির শিকার হন। প্রয়োজনীয় নথিপত্র হালনাগাদ করে ক্ষতিপূরণের টাকা পেতে তাদের জানের বারোটা বেজে যায়।

সূত্র জানান, জমির ভুয়া মালিক সেজে অধিগ্রহণের ক্ষতিপূরণের প্রায় ৬০ কোটি টাকা উত্তোলনের অভিযোগে ২৯৯টি মামলা ঝুলছে চট্টগ্রাম সার্টিফিকেট আদালতে। এর মধ্যে ২৯২টি মামলায় উচ্চ আদালতের স্থগিতাদেশ আছে। এ ছাড়া মামলার কারণে বিভিন্ন প্রকল্পে আটকে আছে ক্ষতিপূরণের আরও প্রায় ৫০০ কোটি টাকা। ফলে প্রকৃত ভূমি মালিকরা হয়রানির শিকার হচ্ছেন। ভূমি অধিগ্রহণ করা হলেও প্রকৃত মালিকরা ক্ষতিপূরণের টাকা না পেয়ে পারিবারিকভাবে অভাব-অনটনে দিন কাটাচ্ছেন। রাজনৈতিক প্রতিশ্রুতির অংশ হিসেবে দেশের বাণিজ্যিক রাজধানী খ্যাত বন্দরনগরী চট্টগ্রামে সরকারের উন্নয়ন কর্মকা  অনেক বেড়েছে। বর্তমানে শতাধিক প্রকল্পের অধীনে চলছে ভূমি অধিগ্রহণ। এর মধ্যে অন্যতম হলো কর্ণফুলীর তলদেশে টানেল নির্মাণ, রাঙ্গুনিয়া সৌরবিদ্যুৎ প্রকল্প, এলএনজি গ্যাসলাইন স্থাপন, চট্টগ্রাম বন্দরের বে-টার্মিনাল, মিরসরাই বিশেষ অর্থনৈতিক অঞ্চল ও দোহাজারী-ঘুমধুম রেললাইন স্থাপন প্রকল্প। এসব প্রকল্পের অধীনে শত শত কোটি টাকার ভূমি অধিগ্রহণ করা হচ্ছে। ফলে এলএ অফিসের চেইনম্যান থেকে শুরু করে কানুনগো-সার্ভেয়ার পর্যন্ত ছোট-বড় অসাধু কর্মকর্তাদের চোখ এই অধিগ্রহণের ক্ষতিপূরণের টাকার প্রতি। ভূমি অধিগ্রহণের বিপরীতে ক্ষতিপূরণের টাকার জন্য ভূমি মালিকরা এলএ অফিসে এলেই হয়রানি শুরু হয়। ভূমি মালিকদের অভিযোগ, এলএ অফিসে টাকা ছাড়া কোনো ফাইল নড়ে না। অধিগ্রহণের ক্ষতিপূরণের অর্থ পেতে ফাইল জমা দেওয়া থেকে শুরু করে চেক পাওয়া পর্যন্ত চলে টাকার খেলা। কাক্সিক্ষত টাকা না পেলে ভুয়া লোককে মালিক সাজিয়ে মিথ্যা অভিযোগ দাখিল ও মামলা দিয়ে আটকে দেওয়া হয় ক্ষতিপূরণের টাকা। শুধু চট্টগ্রামেই নয়, ঢাকা, গাজীপুর, মুন্সীগঞ্জ, মাদারীপুরসহ দেশের বিভিন্ন জেলা প্রশাসনের ভূমি অধিগ্রহণ শাখায় দুর্নীতির অনেক চাঞ্চল্যকর ঘটনা জানা গেছে। লাল ফিতার দৌরাত্ম্য, হয়রানি আর ঘুষ-বাণিজ্যের ঘটনা সেখানে ঘটছে। নিরীহ ভূমি মালিকদের ক্ষতিপূরণের টাকা থেকে ৩০ থেকে ৫০ ভাগ দুর্নীতিবাজ কর্মকর্তা-কর্মচারীদের হাতে তুলে দিতে হচ্ছে। ঘুষ না দিলে ক্ষতিপূরণের টাকা পেতে তাদের কত দিন অপেক্ষা করতে হবে কেউ জানে না। এসব দুর্নীতির প্রতিবাদ করলে প্রতিবাদকারীর জীবন হয়ে ওঠে দুর্বিষহ। অনেকের জীবন বিপন্নও হয়।

অনুসন্ধানে দেশের প্রায় প্রতিটি জেলায়ই ভূমি মালিকদের হয়রানি করার একটি সাধারণ ‘ফর্মুলা’ দেখা গেছে। তা হচ্ছে, একটি জমির মালিকানা কয়েকবার পরিবর্তন হওয়া স্বাভাবিক। তবে সর্বশেষ দলিলগ্রহীতা, নামজারি ও দাখিলা প্রদানকারীই হলেন জমির প্রকৃত মালিক। তাকে নোটিস করলেই ক্ষতিপূরণের বিষয়টি সহজ হয়ে যায়। কিন্তু অধিগ্রহণ শাখা থেকে বিভিন্ন রেকর্ডীয় মালিকের কাছে নোটিস পাঠিয়ে বিষয়টি জটিল করে তোলা হয়। অনেকেই টাকার লোভে জমির প্রকৃত মালিক না হয়েও একে অন্যের বিরুদ্ধে আপত্তি দায়ের করেন। বর্তমান আইনে তখনই ক্ষতিপূরণের টাকা আটকে যায়। এর মাধ্যমে ঘুষের প্রথম অধ্যায় শুরু হয়। ঢাকা জেলা প্রশাসকের দফতরের একাধিক কর্মকর্তা জানান, ভূমি অধিগ্রহণ শাখার কারণে তাদের মানসম্মান ধুলায় মিশে যাচ্ছে। এতটা নোংরাভাবে সেখানে ঘুষ আদায় করা হয়, যা সত্যি নজিরবিহীন। নির্দিষ্ট পরিমাণ ঘুষ না দিলে ক্ষতিগ্রস্ত ভূমি মালিকদের বছরের পর বছর হয়রানি করা হয়। এমনকি ভুয়া অভিযোগ দাঁড় করিয়ে ক্ষতিপূরণের টাকা আটকে রাখা হয়।

এই বিভাগের আরও খবর
আমরা অন্যায়ের কাছে মাথা নত করিনি
আমরা অন্যায়ের কাছে মাথা নত করিনি
কাতারের উপ-প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে সাক্ষাৎ সেনাপ্রধানের
কাতারের উপ-প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে সাক্ষাৎ সেনাপ্রধানের
মানবিক করিডর নিয়ে চুক্তি হয়নি
মানবিক করিডর নিয়ে চুক্তি হয়নি
কোরবানির পশুর চামড়ার ন্যায্যমূল্য নিশ্চিতের নির্দেশ
কোরবানির পশুর চামড়ার ন্যায্যমূল্য নিশ্চিতের নির্দেশ
নির্বাচন ঘিরে সাইবার হামলার শঙ্কা
নির্বাচন ঘিরে সাইবার হামলার শঙ্কা
হাসনাতের ওপর হামলা এনসিপির বিক্ষোভ
হাসনাতের ওপর হামলা এনসিপির বিক্ষোভ
হেফাজতের পাশে দাঁড়াতে বলেছিলেন খালেদা জিয়া
হেফাজতের পাশে দাঁড়াতে বলেছিলেন খালেদা জিয়া
চলে গেলেন ব্যারিস্টার রাজ্জাক
চলে গেলেন ব্যারিস্টার রাজ্জাক
সংবিধান ও গণতন্ত্রের ভারসাম্য রাখাই বড় চ্যালেঞ্জ
সংবিধান ও গণতন্ত্রের ভারসাম্য রাখাই বড় চ্যালেঞ্জ
স্বাধীন গণমাধ্যম ছাড়া গণতন্ত্র টিকবে না
স্বাধীন গণমাধ্যম ছাড়া গণতন্ত্র টিকবে না
আত্মঘাতী ‘মানবিক করিডর’
আত্মঘাতী ‘মানবিক করিডর’
অভ্যর্থনা জানাবেন নেতা-কর্মীরা
অভ্যর্থনা জানাবেন নেতা-কর্মীরা
সর্বশেষ খবর
পাকিস্তানে উর্দু ভাষায় মুক্তি পাচ্ছে ‘জংলি’
পাকিস্তানে উর্দু ভাষায় মুক্তি পাচ্ছে ‘জংলি’

৪ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

মাঠ পর্যায়ের সরকারি কর্মচারীদের ফোন-ইন্টারনেট ভাতা দিতে কমিটি
মাঠ পর্যায়ের সরকারি কর্মচারীদের ফোন-ইন্টারনেট ভাতা দিতে কমিটি

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজীপুরে হাসনাতের ওপর হামলার ঘটনায় ঢাবিতে বিক্ষোভ
গাজীপুরে হাসনাতের ওপর হামলার ঘটনায় ঢাবিতে বিক্ষোভ

৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

হাসনাত আবদুল্লাহর ওপর হামলা ‘কাপুরুষোচিত’: জামায়াত আমির
হাসনাত আবদুল্লাহর ওপর হামলা ‘কাপুরুষোচিত’: জামায়াত আমির

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

হুথির ক্ষেপণাস্ত্র হামলা, ইসরায়েলে ফ্লাইট স্থগিত করল কয়েকটি দেশ
হুথির ক্ষেপণাস্ত্র হামলা, ইসরায়েলে ফ্লাইট স্থগিত করল কয়েকটি দেশ

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ব্যারিস্টার আব্দুর রাজ্জাকের মৃত্যুতে তারেক রহমানের শোক
ব্যারিস্টার আব্দুর রাজ্জাকের মৃত্যুতে তারেক রহমানের শোক

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

হাসনাত আব্দুল্লাহর ওপর হামলার ঘটনায় শিবির সভাপতির নিন্দা
হাসনাত আব্দুল্লাহর ওপর হামলার ঘটনায় শিবির সভাপতির নিন্দা

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

হাসনাত আব্দুল্লাহর ওপর হামলার ঘটনায় ছাত্রদল সম্পাদকের নিন্দা
হাসনাত আব্দুল্লাহর ওপর হামলার ঘটনায় ছাত্রদল সম্পাদকের নিন্দা

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভারতকে তোয়াক্কা করছে না আজাদ কাশ্মীর, চলছে ধুমধাম বিয়ে!
ভারতকে তোয়াক্কা করছে না আজাদ কাশ্মীর, চলছে ধুমধাম বিয়ে!

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হাসনাত আবদুল্লাহর ওপর হামলার প্রতিবাদে নারায়ণগঞ্জে মশাল মিছিল
হাসনাত আবদুল্লাহর ওপর হামলার প্রতিবাদে নারায়ণগঞ্জে মশাল মিছিল

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মুসলিম উম্মাহর প্রতি যে আহ্বান জানালেন খামেনি
মুসলিম উম্মাহর প্রতি যে আহ্বান জানালেন খামেনি

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আকিজ ভেঞ্চার লিমিটেডের ৫ম বর্ষপূর্তি উদযাপন
আকিজ ভেঞ্চার লিমিটেডের ৫ম বর্ষপূর্তি উদযাপন

৬ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

ব্যাটারের পকেট থেকে মোবাইল ছিটকে পড়ার ঘটনা ভাইরাল, হতবাক অনেকে
ব্যাটারের পকেট থেকে মোবাইল ছিটকে পড়ার ঘটনা ভাইরাল, হতবাক অনেকে

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

গ্রিন ইউনিভার্সিটিতে ৮ দিনব্যাপী ভর্তি উৎসব শুরু
গ্রিন ইউনিভার্সিটিতে ৮ দিনব্যাপী ভর্তি উৎসব শুরু

৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

হাসনাত আব্দুল্লাহর ওপর হামলার প্রতিবাদে কুমিল্লায় বিক্ষোভ
হাসনাত আব্দুল্লাহর ওপর হামলার প্রতিবাদে কুমিল্লায় বিক্ষোভ

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

হাসনাত আব্দুল্লাহর ওপর হামলার প্রতিবাদে এনসিপির বিক্ষোভ
হাসনাত আব্দুল্লাহর ওপর হামলার প্রতিবাদে এনসিপির বিক্ষোভ

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সাগরিকায় বাস টার্মিনাল হবে: মেয়র শাহাদাত
সাগরিকায় বাস টার্মিনাল হবে: মেয়র শাহাদাত

৭ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

এমবাপ্পের জোড়া গোলে রিয়ালের কষ্টার্জিত জয়
এমবাপ্পের জোড়া গোলে রিয়ালের কষ্টার্জিত জয়

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

‘আগামী বাজেট হবে সংস্কারমুখী বাস্তব বাজেট’
‘আগামী বাজেট হবে সংস্কারমুখী বাস্তব বাজেট’

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

লখনৌয়ের বিপক্ষে পাঞ্জাবের রানের পাহাড়
লখনৌয়ের বিপক্ষে পাঞ্জাবের রানের পাহাড়

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বীরগঞ্জে ক্ষুদ্র নৃগোষ্ঠীর কৃষকদের বজ্রপাত বিষয়ে বসুন্ধরা শুভসংঘের সচেতনতামূলক সভা
বীরগঞ্জে ক্ষুদ্র নৃগোষ্ঠীর কৃষকদের বজ্রপাত বিষয়ে বসুন্ধরা শুভসংঘের সচেতনতামূলক সভা

৮ ঘণ্টা আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

শাহরুখ-আল্লু অর্জুন এক ছবিতে, হবে ধামাকা : বিজয় দেবেরাকোন্ডা
শাহরুখ-আল্লু অর্জুন এক ছবিতে, হবে ধামাকা : বিজয় দেবেরাকোন্ডা

৮ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

চট্টগ্রামে এক ব্যক্তির লাশ উদ্ধার
চট্টগ্রামে এক ব্যক্তির লাশ উদ্ধার

৮ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

হাজীগঞ্জে ৪ স্বাস্থ্যসেবা প্রতিষ্ঠানকে জরিমানা, ২টি সিলগালা
হাজীগঞ্জে ৪ স্বাস্থ্যসেবা প্রতিষ্ঠানকে জরিমানা, ২টি সিলগালা

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ঝড়ে ডানা ভেঙে পড়ে যাওয়া ঈগলের অস্ত্রোপচার
ঝড়ে ডানা ভেঙে পড়ে যাওয়া ঈগলের অস্ত্রোপচার

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

টঙ্গীতে সুতা তৈরির কারখানায় আগুন
টঙ্গীতে সুতা তৈরির কারখানায় আগুন

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সিএনজি-মোটরসাইকেল সংঘর্ষে শিক্ষক নিহত
সিএনজি-মোটরসাইকেল সংঘর্ষে শিক্ষক নিহত

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কোরবানির পশুর চামড়ার ন‍্যায‍্যমূল্য নিশ্চিতে প্রধান উপদেষ্টার নির্দেশ
কোরবানির পশুর চামড়ার ন‍্যায‍্যমূল্য নিশ্চিতে প্রধান উপদেষ্টার নির্দেশ

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাবিত্রী চট্টোপাধ্যায়ের গলা টিপে ধরেন উত্তম কুমার, এরপর যা হয়
সাবিত্রী চট্টোপাধ্যায়ের গলা টিপে ধরেন উত্তম কুমার, এরপর যা হয়

৮ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

কেশবপুরে সাইক্লিং ও হকিতে দেশ সেরা বালিকারা পেল বসুন্ধরা শুভসংঘের সংবর্ধনা
কেশবপুরে সাইক্লিং ও হকিতে দেশ সেরা বালিকারা পেল বসুন্ধরা শুভসংঘের সংবর্ধনা

৮ ঘণ্টা আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

সর্বাধিক পঠিত
ইয়েমেনি ক্ষেপণাস্ত্রে কেঁপে উঠল তেল আবিব, ইসরায়েলের ১০০ এলাকায় সাইরেন
ইয়েমেনি ক্ষেপণাস্ত্রে কেঁপে উঠল তেল আবিব, ইসরায়েলের ১০০ এলাকায় সাইরেন

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তানি নারীর সঙ্গে অনলাইনে প্রেম ও বিয়ের জেরে চাকরি গেল ভারতীয় জওয়ানের
পাকিস্তানি নারীর সঙ্গে অনলাইনে প্রেম ও বিয়ের জেরে চাকরি গেল ভারতীয় জওয়ানের

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতকে ১৩১ মিলিয়ন ডলারের সামরিক সরঞ্জাম দেয়ার অনুমোদন যুক্তরাষ্ট্রের
ভারতকে ১৩১ মিলিয়ন ডলারের সামরিক সরঞ্জাম দেয়ার অনুমোদন যুক্তরাষ্ট্রের

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তুরিন আফরোজের ডক্টরেট ডিগ্রি ভুয়া
তুরিন আফরোজের ডক্টরেট ডিগ্রি ভুয়া

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ব্যারিস্টার রাজ্জাক মারা গেছেন
ব্যারিস্টার রাজ্জাক মারা গেছেন

১৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

এনা ও স্টারলাইন পরিবহনের ১৯০ গাড়ি জব্দে আদেশ
এনা ও স্টারলাইন পরিবহনের ১৯০ গাড়ি জব্দে আদেশ

১৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বাংলাদেশিদের জন্য আবারও ভিসা চালু করেছে আমিরাত
বাংলাদেশিদের জন্য আবারও ভিসা চালু করেছে আমিরাত

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতের বিরুদ্ধে পাল্টা পদক্ষেপ নিল পাকিস্তান
ভারতের বিরুদ্ধে পাল্টা পদক্ষেপ নিল পাকিস্তান

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তানি সেনা আটকের দাবি বিএসএফের, সীমান্তে ব্যাপক গোলাগুলি
পাকিস্তানি সেনা আটকের দাবি বিএসএফের, সীমান্তে ব্যাপক গোলাগুলি

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তুরস্কের আকাশসীমায় বাধা, আজারবাইজান সফর বাতিলে বাধ্য হলেন নেতানিয়াহু
তুরস্কের আকাশসীমায় বাধা, আজারবাইজান সফর বাতিলে বাধ্য হলেন নেতানিয়াহু

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চুপিচুপি চাষ হচ্ছে ‌‘পিরানহা’, ‘রূপচাঁদা’ বলে দেদারসে বিক্রি
চুপিচুপি চাষ হচ্ছে ‌‘পিরানহা’, ‘রূপচাঁদা’ বলে দেদারসে বিক্রি

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাংলাদেশি রোগীদের জন্য চিকিৎসা ভিসা সহজ করল চীন
বাংলাদেশি রোগীদের জন্য চিকিৎসা ভিসা সহজ করল চীন

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজীপুরে হাসনাত আবদুল্লাহর গাড়িতে হামলা
গাজীপুরে হাসনাত আবদুল্লাহর গাড়িতে হামলা

৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

১টা বাজলেই ছুটি বিদ্যালয়, বিরক্ত শিক্ষার্থী-অভিভাবকরা
১টা বাজলেই ছুটি বিদ্যালয়, বিরক্ত শিক্ষার্থী-অভিভাবকরা

১০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সাবেক স্বাস্থ্যমন্ত্রীর গুলশানের বাসা থেকে ছাত্রলীগ-যুবলীগের ৫ নেতা গ্রেফতার
সাবেক স্বাস্থ্যমন্ত্রীর গুলশানের বাসা থেকে ছাত্রলীগ-যুবলীগের ৫ নেতা গ্রেফতার

১৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

এলপি গ্যাসের দাম কমেছে
এলপি গ্যাসের দাম কমেছে

১৩ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

মানবিক করিডর নিয়ে কোনও চুক্তি হয়নি: খলিলুর রহমান
মানবিক করিডর নিয়ে কোনও চুক্তি হয়নি: খলিলুর রহমান

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রধান উপদেষ্টাকে নিয়ে ভারতীয় মিডিয়ায় ‘ভুল সংবাদ’ প্রচারে প্রেস উইংয়ের নিন্দা
প্রধান উপদেষ্টাকে নিয়ে ভারতীয় মিডিয়ায় ‘ভুল সংবাদ’ প্রচারে প্রেস উইংয়ের নিন্দা

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

খালেদা জিয়ার দেশে ফেরার দিন নেতাকর্মীদের যে নির্দেশনা বিএনপির
খালেদা জিয়ার দেশে ফেরার দিন নেতাকর্মীদের যে নির্দেশনা বিএনপির

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দুবাইয়ে ভারতীয় ধনকুবেরের কারাদণ্ড ও বিতাড়ণের আদেশ
দুবাইয়ে ভারতীয় ধনকুবেরের কারাদণ্ড ও বিতাড়ণের আদেশ

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নারী সংস্কার কমিশনের সুপারিশ পর্যালোচনায় কমিটি চেয়ে রিট
নারী সংস্কার কমিশনের সুপারিশ পর্যালোচনায় কমিটি চেয়ে রিট

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পাঁচ আঙুলে ফুলে ওঠে তাজুলরাজ্য
পাঁচ আঙুলে ফুলে ওঠে তাজুলরাজ্য

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সৌদি সফরকালে আরব নেতাদের সঙ্গে শীর্ষ সম্মেলনে অংশ নেবেন ট্রাম্প!
সৌদি সফরকালে আরব নেতাদের সঙ্গে শীর্ষ সম্মেলনে অংশ নেবেন ট্রাম্প!

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কুড়িগ্রামে জামায়াতের রুকনসহ দুইজন বহিষ্কার
কুড়িগ্রামে জামায়াতের রুকনসহ দুইজন বহিষ্কার

২১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সংযুক্ত আরব আমিরাত, মধ্যপ্রাচ্য ও আফ্রিকায় চীনা গাড়ির চাহিদা বাড়বে: রিপোর্ট
সংযুক্ত আরব আমিরাত, মধ্যপ্রাচ্য ও আফ্রিকায় চীনা গাড়ির চাহিদা বাড়বে: রিপোর্ট

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

স্ত্রীসহ সাবেক কর কর্মকর্তা রঞ্জিত কুমারের বিরুদ্ধে দুদকের মামলা
স্ত্রীসহ সাবেক কর কর্মকর্তা রঞ্জিত কুমারের বিরুদ্ধে দুদকের মামলা

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সস্তা চীনা পণ্যে ট্রাম্পের শুল্কাঘাত, ব্যবসা হারাবে মার্কিন রাঘব-বোয়ালরা
সস্তা চীনা পণ্যে ট্রাম্পের শুল্কাঘাত, ব্যবসা হারাবে মার্কিন রাঘব-বোয়ালরা

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

টানা ১৫ ঘণ্টা সংবাদ সম্মেলন করে রেকর্ড গড়লেন মালদ্বীপের প্রেসিডেন্ট
টানা ১৫ ঘণ্টা সংবাদ সম্মেলন করে রেকর্ড গড়লেন মালদ্বীপের প্রেসিডেন্ট

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কোরবানির ঈদের জন্য পশু আমদানি করা হবে না: প্রাণিসম্পদ উপদেষ্টা
কোরবানির ঈদের জন্য পশু আমদানি করা হবে না: প্রাণিসম্পদ উপদেষ্টা

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চিন্ময়ের জামিন স্থগিত চেয়ে রাষ্ট্রপক্ষের আপিল শুনানি আজ
চিন্ময়ের জামিন স্থগিত চেয়ে রাষ্ট্রপক্ষের আপিল শুনানি আজ

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
রণপ্রস্তুতিতে ভারত-পাকিস্তান
রণপ্রস্তুতিতে ভারত-পাকিস্তান

প্রথম পৃষ্ঠা

ছড়িয়ে পড়ছে স্ক্যাবিস
ছড়িয়ে পড়ছে স্ক্যাবিস

পেছনের পৃষ্ঠা

মন খারাপের দেশে দুঃস্বপ্নের পাহাড়!
মন খারাপের দেশে দুঃস্বপ্নের পাহাড়!

সম্পাদকীয়

ভুয়া ঠিকানায় দলের ছড়াছড়ি
ভুয়া ঠিকানায় দলের ছড়াছড়ি

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

মাতারবাড়ী ও মোংলা হবে শিপিং হাব
মাতারবাড়ী ও মোংলা হবে শিপিং হাব

পেছনের পৃষ্ঠা

৩০০ ফিট এখন জুলাই ৩৬ এক্সপ্রেসওয়ে
৩০০ ফিট এখন জুলাই ৩৬ এক্সপ্রেসওয়ে

নগর জীবন

অভ্যর্থনা জানাবেন নেতা-কর্মীরা
অভ্যর্থনা জানাবেন নেতা-কর্মীরা

প্রথম পৃষ্ঠা

‘ফোরামের’ নতুন আবির্ভাব!
‘ফোরামের’ নতুন আবির্ভাব!

মাঠে ময়দানে

আত্মঘাতী ‘মানবিক করিডর’
আত্মঘাতী ‘মানবিক করিডর’

প্রথম পৃষ্ঠা

কী হবে শতবর্ষী গাছগুলোর
কী হবে শতবর্ষী গাছগুলোর

পেছনের পৃষ্ঠা

মালচিং পদ্ধতিতে বাড়ছে শসা চাষ
মালচিং পদ্ধতিতে বাড়ছে শসা চাষ

পেছনের পৃষ্ঠা

আলোকবর্তিকার মতো কাজ করছে এই শিক্ষাবৃত্তি
আলোকবর্তিকার মতো কাজ করছে এই শিক্ষাবৃত্তি

বসুন্ধরা শুভসংঘ

হকির ব্যর্থতার তদন্ত করছে ক্রীড়া পরিষদ
হকির ব্যর্থতার তদন্ত করছে ক্রীড়া পরিষদ

মাঠে ময়দানে

ধরাছোঁয়ার বাইরে মাদক মাফিয়ারা
ধরাছোঁয়ার বাইরে মাদক মাফিয়ারা

নগর জীবন

যেভাবে দর্শক পছন্দের নায়ক রুবেল...
যেভাবে দর্শক পছন্দের নায়ক রুবেল...

শোবিজ

রাশমিকার প্রেমে ছন্দপতন
রাশমিকার প্রেমে ছন্দপতন

শোবিজ

সুচিত্রা কেন ক্ষেপেছিলেন ধর্মেন্দ্রর ওপর
সুচিত্রা কেন ক্ষেপেছিলেন ধর্মেন্দ্রর ওপর

শোবিজ

গপ্পসপ্প আর গান নিয়ে অ্যাঞ্জেল নূর
গপ্পসপ্প আর গান নিয়ে অ্যাঞ্জেল নূর

শোবিজ

লিটনের নেতৃত্বেই বাংলাদেশ
লিটনের নেতৃত্বেই বাংলাদেশ

মাঠে ময়দানে

বকশিশ বা ভিক্ষা চাই না হিসাবের পাওনা চাই
বকশিশ বা ভিক্ষা চাই না হিসাবের পাওনা চাই

পেছনের পৃষ্ঠা

হেফাজতের পাশে দাঁড়াতে বলেছিলেন খালেদা জিয়া
হেফাজতের পাশে দাঁড়াতে বলেছিলেন খালেদা জিয়া

প্রথম পৃষ্ঠা

জয়ে ফিরল মেসির মায়ামি
জয়ে ফিরল মেসির মায়ামি

মাঠে ময়দানে

খাল-নালার পাড়ে নিরাপত্তা বেষ্টনী বসাচ্ছে চসিক
খাল-নালার পাড়ে নিরাপত্তা বেষ্টনী বসাচ্ছে চসিক

নগর জীবন

বার্সার পিছু ছুটছে রিয়াল
বার্সার পিছু ছুটছে রিয়াল

মাঠে ময়দানে

হাসনাতের ওপর হামলা এনসিপির বিক্ষোভ
হাসনাতের ওপর হামলা এনসিপির বিক্ষোভ

প্রথম পৃষ্ঠা

অধ্যক্ষ বরখাস্ত
অধ্যক্ষ বরখাস্ত

দেশগ্রাম

কবে নির্বাচন জানতে চেয়েছে রাশিয়া-জাপান
কবে নির্বাচন জানতে চেয়েছে রাশিয়া-জাপান

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচন ইস্যুতে তৎপর বিদেশিরা
নির্বাচন ইস্যুতে তৎপর বিদেশিরা

প্রথম পৃষ্ঠা

রোহিঙ্গা প্রত্যাবাসন সুদূরপরাহত
রোহিঙ্গা প্রত্যাবাসন সুদূরপরাহত

খবর