শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, রবিবার, ২৭ জানুয়ারি, ২০১৯

অধিগ্রহণের ক্ষতিপূরণ নিয়ে দুর্নীতি জালিয়াতির শেষ নেই

ক্ষতিগ্রস্তরা ঘুরে বেড়ান দ্বারে দ্বারে
বিশেষ প্রতিনিধি
প্রিন্ট ভার্সন
অধিগ্রহণের ক্ষতিপূরণ নিয়ে দুর্নীতি জালিয়াতির শেষ নেই

দেশব্যাপী সরকারের উন্নয়ন মহাযজ্ঞে ভূমি অধিগ্রহণের সম্পর্ক নিবিড় হলেও অধিগ্রহণের ক্ষতিপূরণের টাকা পাওয়া নিয়ে দুর্নীতি ও অনিয়মের শেষ নেই। বছরের পর বছর ঘুরেও অধিগ্রহণের টাকা হাতে পান না ভুক্তভোগীরা। সারা দেশে ভূমি অফিসকেন্দ্রিক দুর্নীতি, জালিয়াতি ও স্বেচ্ছাচারিতার কারণে জমির প্রকৃত মালিকরা দিনের পর দিন হয়রানির শিকার হচ্ছেন। বর্তমান সরকারের গত দুই আমলে দেশব্যাপী অবকাঠামোগত উন্নয়নের সাফল্যের পাশেই ভূমি অধিগ্রহণ দুর্নীতির বিষবৃক্ষ বিকশিত হয়েছে। এ প্রেক্ষাপটে ভূমি খাতে ব্যাপক সংস্কারের তাগিদ দিয়েছেন বিশিষ্টজনরা। তারা বলেন, সুষ্ঠুভাবে জমি অধিগ্রহণ সঠিক সময়ে প্রকল্প বাস্তবায়নে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখে। অধিগ্রহণ নিয়ে জটিলতা ও ক্ষতিপূরণের টাকা নিয়ে দুর্নীতির কারণে অনেক গুরুত্বপূর্ণ প্রকল্প বাস্তবায়ন বছরের পর বছর আটকে থাকছে।

সূত্র জানায়, দেশকে উন্নয়ন ও সমৃদ্ধির মহাসড়কে গতিশীল রাখতে শিল্পকারখানা, বিদ্যুৎ কেন্দ্র, রেলপথ, সড়কপথ, নৌ ও সমুদ্রবন্দর, অর্থনৈতিক অঞ্চলসহ বিভিন্ন অবকাঠামো তৈরিতে সাধারণ মানুষের জমি অধিগ্রহণ করা হয়। আওয়ামী লীগ সরকার গত ১০ বছরে সারা দেশে অসংখ্য প্রকল্প বাস্তবায়ন করেছে। এর জন্য সরকারকে সাধারণ মানুষের বিপুল পরিমাণ জমি অধিগ্রহণ করতে হয়েছে। সেই জমির ক্ষতিপূরণের টাকা নিয়েই নজিরবিহীন দুর্নীতি ও জালিয়াতির ডালপালা বিকশিত হয়েছে জেলা প্রশাসকের (ডিসি) সংশ্লিষ্ট অফিসগুলোয়। দেশের বিভিন্ন এলাকার পাশাপাশি বৃহত্তর চট্টগ্রামেও জমি অধিগ্রহণের নামে সাধারণ মানুষকে ব্যাপক হয়রানির শিকার হতে হয়। সরকারের অগ্রাধিকার প্রকল্পের অন্যতম দোহাজারী-কক্সবাজার রেলপথ প্রকল্প ভূমি অধিগ্রহণ জটিলতায় বিলম্বিত হয়েছে অর্ধযুগেরও বেশি। ২০১১ সালের ৩ এপ্রিল প্রকল্পটি উদ্বোধন করা হলেও ক্ষতিপূরণের টাকা প্রদানে অনিয়মের কারণে বার বার পিছিয়ে যায় প্রকল্পের কাজ। ভূমি অধিগ্রহণের জটিলতায় প্রকল্পের কাজ দীর্ঘদিন ধরে শুরুই করা যায়নি। এ ছাড়া কর্ণফুলী-কালুরঘাট মেরিন ড্রাইভ সড়ক, কয়েকটি অর্থনৈতিক অঞ্চল বাস্তবায়ন, কর্ণফুলী টানেলের সংযোগ সড়কসহ বিভিন্ন উন্নয়ন প্রকল্পে সরকারকে বিপুল পরিমাণ জমি অধিগ্রহণ করতে হচ্ছে। এসব জমির বিপরীতে অধিগ্রহণের ক্ষতিপূরণের টাকা দেওয়ার ক্ষেত্রে চট্টগ্রাম জেলা প্রশাসনের সংশ্লিষ্ট শাখায় একটি সংঘবদ্ধ চক্র দীর্ঘদিন থেকে সক্রিয় রয়েছে। প্রায় ২ হাজার ৩০০ কোটি টাকা ব্যয়ের মেরিন ড্রাইভ সড়কে ভূমি অধিগ্রহণ ও মাটি ভরাটের কাজ একসঙ্গে চলছে। সেখানে প্রায় ৬০০ ভূমি মালিক ক্ষতিপূরণের আবেদন করেছেন। তাদের ক্ষতিপূরণের টাকা লোপাটে তৎপর রয়েছেন প্রভাবশালী দালালরা। অন্যদিকে ইকোনমিক জোনের জন্য অধিগ্রহণ করা জমির মালিকরা যথাযথ ক্ষতিপূরণ পাচ্ছেন না বলে অভিযোগ করেছেন। গত বছর তৎকালীন ভূমি প্রতিমন্ত্রী সাইফুজ্জামান চৌধুরী জাবেদ চট্টগ্রাম জেলা প্রশাসনের এলএ (ল্যান্ড অ্যাকুইজিশন) অফিসে ঝটিকা পরিদর্শন করে ভয়াবহ জালিয়াতি, দুর্নীতি ও অনিয়মের সন্ধান পান। ওই সময় তিনি কয়েকজনকে শাস্তিও দেন।

এসব প্রেক্ষাপট সামনে রেখে ভূমি অফিসের দুর্নীতি রোধে কঠোর বার্তা দিয়েছেন ভূমিমন্ত্রী সাইফুজ্জামান চৌধুরী জাবেদ। আগামী ২৮ ফেব্রুয়ারির মধ্যে ভূমি মন্ত্রণালয় থেকে শুরু করে সব ভূমি অফিসের কর্মকর্তা-কর্মচারীর স্থাবর-অস্থাবর সম্পত্তির হিসাব দাখিলের নির্দেশ দিয়েছেন তিনি। মন্ত্রী বলেন, ‘সংসদ নির্বাচনের সময় আমার হিসাব জমা দিয়েছি। মন্ত্রণালয় থেকে শুরু করে দেশের সব উপজেলা, ইউনিয়ন ভূমি অফিসের সব কর্মকর্তা-কর্মচারীর সম্পদের হিসাব জমা দিতে হবে। ২৮ ফেব্রুয়ারির মধ্যে সবাইকে বর্তমান সম্পদের হিসাব জমা দিতে হবে।’

জানা গেছে, স্থাবর সম্পত্তি ম্যানুয়াল, ১৯৯৭-এর ৫০ অনুচ্ছেদ আর ভূমি অধিগ্রহণ আইন, ১৯৮২-এর আলোকে প্রকল্পের জন্য জমি অধিগ্রহণের আগে সম্ভাব্য এলাকায় তৃতীয় পক্ষ দিয়ে জরিপ চালিয়ে দেখা হয়, যে জমি অধিগ্রহণ করা হবে সেখানে কোনো স্থাপনা আছে কিনা। প্রকল্প একনেকে পাস হওয়ার সঙ্গে সঙ্গে খবরটি সংশ্লিষ্ট এলাকায় চাউর হয়ে যায়। এর পরই জমি অধিগ্রহণ করা হবে এমন সব এলাকার ফাঁকা জায়গায় রাতারাতি স্থাপনা তৈরি হয়ে যায় বেশি টাকা পাওয়ার আশায়। অন্যদিকে ক্ষতিপূরণের টাকা পেতে বহু মানুষকে তাদের সর্বস্ব বিক্রি করতে হয়। প্রয়োজনীয় ঘুষ দিয়েও ক্ষতিপূরণের টাকা পান না অনেকে। উল্লেখ্য, যাদের পৈতৃক সম্পত্তি তাদের অধিকাংশের জমি মিউটেশন বা নামজারি করা থাকে না। স্বল্পশিক্ষিত জমি মালিকদের অসচেতনতার কারণে তাদের নাম ডিসি অফিসের ভূমি রেকর্ডে থাকে না। আবার অনেক জমি বিক্রি হলেও তার নামজারি স্থানীয় ইউনিয়ন তহসিল অফিস হয়ে থানা ভূমি অফিস ঘুরে ডিসি অফিসের ভলিউমে নাম উঠাতে কয়েক বছর লেগে যায়। জমি অধিগ্রহণের পর ক্ষতিপূরণের টাকার নোটিস যায় ডিসি অফিসের রেকর্ড বই অনুযায়ী। তাতেই শুরু হয় জমজমাট ‘ঘুষ বাণিজ্য’। প্রকৃত মালিকরা অধিগ্রহণের ক্ষতিপূরণের টাকা পেতে তাই ভয়াবহ জালিয়াতির শিকার হন। প্রয়োজনীয় নথিপত্র হালনাগাদ করে ক্ষতিপূরণের টাকা পেতে তাদের জানের বারোটা বেজে যায়।

সূত্র জানান, জমির ভুয়া মালিক সেজে অধিগ্রহণের ক্ষতিপূরণের প্রায় ৬০ কোটি টাকা উত্তোলনের অভিযোগে ২৯৯টি মামলা ঝুলছে চট্টগ্রাম সার্টিফিকেট আদালতে। এর মধ্যে ২৯২টি মামলায় উচ্চ আদালতের স্থগিতাদেশ আছে। এ ছাড়া মামলার কারণে বিভিন্ন প্রকল্পে আটকে আছে ক্ষতিপূরণের আরও প্রায় ৫০০ কোটি টাকা। ফলে প্রকৃত ভূমি মালিকরা হয়রানির শিকার হচ্ছেন। ভূমি অধিগ্রহণ করা হলেও প্রকৃত মালিকরা ক্ষতিপূরণের টাকা না পেয়ে পারিবারিকভাবে অভাব-অনটনে দিন কাটাচ্ছেন। রাজনৈতিক প্রতিশ্রুতির অংশ হিসেবে দেশের বাণিজ্যিক রাজধানী খ্যাত বন্দরনগরী চট্টগ্রামে সরকারের উন্নয়ন কর্মকা  অনেক বেড়েছে। বর্তমানে শতাধিক প্রকল্পের অধীনে চলছে ভূমি অধিগ্রহণ। এর মধ্যে অন্যতম হলো কর্ণফুলীর তলদেশে টানেল নির্মাণ, রাঙ্গুনিয়া সৌরবিদ্যুৎ প্রকল্প, এলএনজি গ্যাসলাইন স্থাপন, চট্টগ্রাম বন্দরের বে-টার্মিনাল, মিরসরাই বিশেষ অর্থনৈতিক অঞ্চল ও দোহাজারী-ঘুমধুম রেললাইন স্থাপন প্রকল্প। এসব প্রকল্পের অধীনে শত শত কোটি টাকার ভূমি অধিগ্রহণ করা হচ্ছে। ফলে এলএ অফিসের চেইনম্যান থেকে শুরু করে কানুনগো-সার্ভেয়ার পর্যন্ত ছোট-বড় অসাধু কর্মকর্তাদের চোখ এই অধিগ্রহণের ক্ষতিপূরণের টাকার প্রতি। ভূমি অধিগ্রহণের বিপরীতে ক্ষতিপূরণের টাকার জন্য ভূমি মালিকরা এলএ অফিসে এলেই হয়রানি শুরু হয়। ভূমি মালিকদের অভিযোগ, এলএ অফিসে টাকা ছাড়া কোনো ফাইল নড়ে না। অধিগ্রহণের ক্ষতিপূরণের অর্থ পেতে ফাইল জমা দেওয়া থেকে শুরু করে চেক পাওয়া পর্যন্ত চলে টাকার খেলা। কাক্সিক্ষত টাকা না পেলে ভুয়া লোককে মালিক সাজিয়ে মিথ্যা অভিযোগ দাখিল ও মামলা দিয়ে আটকে দেওয়া হয় ক্ষতিপূরণের টাকা। শুধু চট্টগ্রামেই নয়, ঢাকা, গাজীপুর, মুন্সীগঞ্জ, মাদারীপুরসহ দেশের বিভিন্ন জেলা প্রশাসনের ভূমি অধিগ্রহণ শাখায় দুর্নীতির অনেক চাঞ্চল্যকর ঘটনা জানা গেছে। লাল ফিতার দৌরাত্ম্য, হয়রানি আর ঘুষ-বাণিজ্যের ঘটনা সেখানে ঘটছে। নিরীহ ভূমি মালিকদের ক্ষতিপূরণের টাকা থেকে ৩০ থেকে ৫০ ভাগ দুর্নীতিবাজ কর্মকর্তা-কর্মচারীদের হাতে তুলে দিতে হচ্ছে। ঘুষ না দিলে ক্ষতিপূরণের টাকা পেতে তাদের কত দিন অপেক্ষা করতে হবে কেউ জানে না। এসব দুর্নীতির প্রতিবাদ করলে প্রতিবাদকারীর জীবন হয়ে ওঠে দুর্বিষহ। অনেকের জীবন বিপন্নও হয়।

অনুসন্ধানে দেশের প্রায় প্রতিটি জেলায়ই ভূমি মালিকদের হয়রানি করার একটি সাধারণ ‘ফর্মুলা’ দেখা গেছে। তা হচ্ছে, একটি জমির মালিকানা কয়েকবার পরিবর্তন হওয়া স্বাভাবিক। তবে সর্বশেষ দলিলগ্রহীতা, নামজারি ও দাখিলা প্রদানকারীই হলেন জমির প্রকৃত মালিক। তাকে নোটিস করলেই ক্ষতিপূরণের বিষয়টি সহজ হয়ে যায়। কিন্তু অধিগ্রহণ শাখা থেকে বিভিন্ন রেকর্ডীয় মালিকের কাছে নোটিস পাঠিয়ে বিষয়টি জটিল করে তোলা হয়। অনেকেই টাকার লোভে জমির প্রকৃত মালিক না হয়েও একে অন্যের বিরুদ্ধে আপত্তি দায়ের করেন। বর্তমান আইনে তখনই ক্ষতিপূরণের টাকা আটকে যায়। এর মাধ্যমে ঘুষের প্রথম অধ্যায় শুরু হয়। ঢাকা জেলা প্রশাসকের দফতরের একাধিক কর্মকর্তা জানান, ভূমি অধিগ্রহণ শাখার কারণে তাদের মানসম্মান ধুলায় মিশে যাচ্ছে। এতটা নোংরাভাবে সেখানে ঘুষ আদায় করা হয়, যা সত্যি নজিরবিহীন। নির্দিষ্ট পরিমাণ ঘুষ না দিলে ক্ষতিগ্রস্ত ভূমি মালিকদের বছরের পর বছর হয়রানি করা হয়। এমনকি ভুয়া অভিযোগ দাঁড় করিয়ে ক্ষতিপূরণের টাকা আটকে রাখা হয়।

এই বিভাগের আরও খবর
লিটনদের পাত্তাই দিল না শ্রীলঙ্কা
লিটনদের পাত্তাই দিল না শ্রীলঙ্কা
স্ত্রীকে হত্যার পর লাশ ১১ টুকরা
স্ত্রীকে হত্যার পর লাশ ১১ টুকরা
ঢাকায় জাতিসংঘ মানবাধিকার মিশন খসড়া অনুমোদন
ঢাকায় জাতিসংঘ মানবাধিকার মিশন খসড়া অনুমোদন
শুল্ক প্রত্যাহারে এখনো আশাবাদী বাংলাদেশ
শুল্ক প্রত্যাহারে এখনো আশাবাদী বাংলাদেশ
বাংলাদেশে অবিলম্বে নির্বাচন চাই
বাংলাদেশে অবিলম্বে নির্বাচন চাই
এসএসসিতে কেন এ ফল বিপর্যয়
এসএসসিতে কেন এ ফল বিপর্যয়
রেকর্ড ৩২ শতাংশ ফেল
রেকর্ড ৩২ শতাংশ ফেল
প্রধান বিচারপতি নিয়োগে দুই বিষয়ে ঐকমত্য
প্রধান বিচারপতি নিয়োগে দুই বিষয়ে ঐকমত্য
প্রধান উপদেষ্টার নির্দেশে সবাই খুশি
প্রধান উপদেষ্টার নির্দেশে সবাই খুশি
ভোট বাতিল ক্ষমতা ফেরত চায় ইসি
ভোট বাতিল ক্ষমতা ফেরত চায় ইসি
দিল্লির কাছে ক্ষতিপূরণ চান ত্রিপুরার মন্ত্রী
দিল্লির কাছে ক্ষতিপূরণ চান ত্রিপুরার মন্ত্রী
জি এম কাদের একজন কর্তৃত্ববাদী
জি এম কাদের একজন কর্তৃত্ববাদী
সর্বশেষ খবর
চুরি করে বিদ্যুৎ ব্যবহার, বগুড়ায় আওয়ামী লীগ নেতার চার বছরের কারাদণ্ড
চুরি করে বিদ্যুৎ ব্যবহার, বগুড়ায় আওয়ামী লীগ নেতার চার বছরের কারাদণ্ড

২ সেকেন্ড আগে | দেশগ্রাম

ফেনীতে বন্যায় প্লাবিত হচ্ছে নতুন নতুন গ্রাম, ভোগান্তি চরমে
ফেনীতে বন্যায় প্লাবিত হচ্ছে নতুন নতুন গ্রাম, ভোগান্তি চরমে

২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

গাইবান্ধায় যৌতুকের মামলায় সাজাপ্রাপ্ত আসামি গ্রেফতার
গাইবান্ধায় যৌতুকের মামলায় সাজাপ্রাপ্ত আসামি গ্রেফতার

৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

চুরি-ডাকাতি ও চাঁদাবাজির প্রতিবাদে ঝিনাইদহে মানববন্ধন
চুরি-ডাকাতি ও চাঁদাবাজির প্রতিবাদে ঝিনাইদহে মানববন্ধন

৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

পটিয়ায় স্বেচ্ছাসেবক লীগ নেতার ঝুলন্ত লাশ উদ্ধার
পটিয়ায় স্বেচ্ছাসেবক লীগ নেতার ঝুলন্ত লাশ উদ্ধার

৭ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

পদ্মা সেতুর বোঝা এখনও টানছেন গ্রাহকরা, মোবাইল রিচার্জে কাটে সারচার্জ
পদ্মা সেতুর বোঝা এখনও টানছেন গ্রাহকরা, মোবাইল রিচার্জে কাটে সারচার্জ

১৪ মিনিট আগে | জাতীয়

ট্রেনে কাটা পড়ে স্কুল শিক্ষিকার মৃত্যু
ট্রেনে কাটা পড়ে স্কুল শিক্ষিকার মৃত্যু

১৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

গাইবান্ধায় মাদক ব্যবসায়ী গ্রেফতার
গাইবান্ধায় মাদক ব্যবসায়ী গ্রেফতার

১৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সাফে শ্রীলঙ্কাকে ৯ গোলে বিধ্বস্ত করলো বাংলাদেশ
সাফে শ্রীলঙ্কাকে ৯ গোলে বিধ্বস্ত করলো বাংলাদেশ

২৩ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

সরকারি উচ্চ বিদ্যালয়ের ৬৭ শিক্ষককে একযোগে বদলি
সরকারি উচ্চ বিদ্যালয়ের ৬৭ শিক্ষককে একযোগে বদলি

২৪ মিনিট আগে | জাতীয়

আন্তর্জাতিক নারী ফুটবল উৎসব বসুন্ধরা কিংস অ্যারেনায়
আন্তর্জাতিক নারী ফুটবল উৎসব বসুন্ধরা কিংস অ্যারেনায়

৩১ মিনিট আগে | মুক্তমঞ্চ

আওয়ামী লীগ রাজনৈতিক দল নয়, মাফিয়া সংগঠনে পরিণত হয়েছে : সালাহউদ্দিন
আওয়ামী লীগ রাজনৈতিক দল নয়, মাফিয়া সংগঠনে পরিণত হয়েছে : সালাহউদ্দিন

৩২ মিনিট আগে | রাজনীতি

শিবচরে আড়িয়াল খাঁ নদের সেতুর কাছে ভাঙছে পাড়
শিবচরে আড়িয়াল খাঁ নদের সেতুর কাছে ভাঙছে পাড়

৩৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বিদেশি নারী ধর্ষণ: কে-পপ তারকার সাজা অর্ধেক করল আদাল
বিদেশি নারী ধর্ষণ: কে-পপ তারকার সাজা অর্ধেক করল আদাল

৩৬ মিনিট আগে | শোবিজ

আওয়ামী লীগ জাতীয় সংসদকে অপবিত্র করেছে : আলাল
আওয়ামী লীগ জাতীয় সংসদকে অপবিত্র করেছে : আলাল

৩৮ মিনিট আগে | রাজনীতি

কুষ্টিয়ায় অটোচালককে হত্যার প্রতিবাদে বিক্ষোভ
কুষ্টিয়ায় অটোচালককে হত্যার প্রতিবাদে বিক্ষোভ

৪৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

হিলি স্থলবন্দর দিয়ে আট মাস পর কাঁচামরিচ আমদানি শুরু
হিলি স্থলবন্দর দিয়ে আট মাস পর কাঁচামরিচ আমদানি শুরু

৪৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মিরপুরের পাখির দোকান থেকে ৫০টি দেশীয় বন্যপ্রাণী উদ্ধার
মিরপুরের পাখির দোকান থেকে ৫০টি দেশীয় বন্যপ্রাণী উদ্ধার

৪৭ মিনিট আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

পাবনার সুজানগরে বিএনপির দুই গ্রুপের গোলাগুলির ঘটনায় ১০ নেতা-কর্মী বহিষ্কার
পাবনার সুজানগরে বিএনপির দুই গ্রুপের গোলাগুলির ঘটনায় ১০ নেতা-কর্মী বহিষ্কার

৪৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

এসএসসিতে গোপালগঞ্জে সেরা ‘রাবেয়া-আলী গার্লস স্কুল অ্যান্ড কলেজ’
এসএসসিতে গোপালগঞ্জে সেরা ‘রাবেয়া-আলী গার্লস স্কুল অ্যান্ড কলেজ’

৪৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ইরানের পারমাণবিক স্থাপনাগুলোর বর্তমান অবস্থা কি?
ইরানের পারমাণবিক স্থাপনাগুলোর বর্তমান অবস্থা কি?

৫৩ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজবাড়ীতে ওজোপাডিকোর কর্মচারী গ্রেফতার
রাজবাড়ীতে ওজোপাডিকোর কর্মচারী গ্রেফতার

৫৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ডেঙ্গু আক্রান্ত হয়ে হাসপাতালে আরও ১৩৮ জন
ডেঙ্গু আক্রান্ত হয়ে হাসপাতালে আরও ১৩৮ জন

১ ঘণ্টা আগে | ডেঙ্গু আপডেট

আশা ভোঁসলের মৃত্যুর গুজব, চটেছেন ছেলে
আশা ভোঁসলের মৃত্যুর গুজব, চটেছেন ছেলে

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

উরি র‌্যাঙ্কিংয়ে ফের শীর্ষে গাজীপুর কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়
উরি র‌্যাঙ্কিংয়ে ফের শীর্ষে গাজীপুর কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

গাজায় ৮ ইসরায়েলি সেনা হতাহত
গাজায় ৮ ইসরায়েলি সেনা হতাহত

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শ্রীলঙ্কার জালে ৩ গোল দিয়ে বিরতিতে বাংলাদেশ
শ্রীলঙ্কার জালে ৩ গোল দিয়ে বিরতিতে বাংলাদেশ

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শেরপুর সীমান্ত দিয়ে ভারত থেকে ১০ জনকে পুশইন
শেরপুর সীমান্ত দিয়ে ভারত থেকে ১০ জনকে পুশইন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

২১ জেলায় পানিতে ডুবেছে ৭২ হাজার হেক্টর জমির ফসল
২১ জেলায় পানিতে ডুবেছে ৭২ হাজার হেক্টর জমির ফসল

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এসএসসি পরীক্ষায় একজনেও পাশ করতে পারেনি বীরগঞ্জের সাতখামার উচ্চ বিদ্যালয়ের কোন শিক্ষার্থী
এসএসসি পরীক্ষায় একজনেও পাশ করতে পারেনি বীরগঞ্জের সাতখামার উচ্চ বিদ্যালয়ের কোন শিক্ষার্থী

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
এনবিআরের প্রথম সচিব তানজিনা বরখাস্ত
এনবিআরের প্রথম সচিব তানজিনা বরখাস্ত

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দুদকের মামলায় জনতা ব্যাংকের সাবেক চেয়ারম্যান আবুল বারকাত গ্রেফতার
দুদকের মামলায় জনতা ব্যাংকের সাবেক চেয়ারম্যান আবুল বারকাত গ্রেফতার

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কারাগারে একক সেলে নেওয়া হলো সাবেক আইজিপি মামুনকে
কারাগারে একক সেলে নেওয়া হলো সাবেক আইজিপি মামুনকে

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নারী কর্মকর্তাদের ‘স্যার’ সম্বোধনের নির্দেশনা বাতিল
নারী কর্মকর্তাদের ‘স্যার’ সম্বোধনের নির্দেশনা বাতিল

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১৮ বিচারককে অবসরে পাঠাল সরকার
১৮ বিচারককে অবসরে পাঠাল সরকার

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভিসা নিয়ে যে বার্তা দিল ঢাকার মার্কিন দূতাবাস
ভিসা নিয়ে যে বার্তা দিল ঢাকার মার্কিন দূতাবাস

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সেই আলফি পাস করেছে
সেই আলফি পাস করেছে

১৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ব্রহ্মপূত্রের ওপর চীন বাঁধ নয় ‘ওয়াটার বোমা’ তৈরি করছে : অরুণাচলের মুখ্যমন্ত্রী
ব্রহ্মপূত্রের ওপর চীন বাঁধ নয় ‘ওয়াটার বোমা’ তৈরি করছে : অরুণাচলের মুখ্যমন্ত্রী

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রকাশ্য দিবালোকে ইউক্রেনের গোয়েন্দা কর্মকর্তাকে গুলি করে হত্যা
প্রকাশ্য দিবালোকে ইউক্রেনের গোয়েন্দা কর্মকর্তাকে গুলি করে হত্যা

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আবারও ইসরায়েলি বিমানবন্দরে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা হুথিদের
আবারও ইসরায়েলি বিমানবন্দরে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা হুথিদের

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইংরেজিতে ফেল করলেও ফের পরীক্ষা দেওয়ার সংকল্প ৫২ বর্ষী দুলুর
ইংরেজিতে ফেল করলেও ফের পরীক্ষা দেওয়ার সংকল্প ৫২ বর্ষী দুলুর

২৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

লোহিত সাগরে আরেকটি বাণিজ্যিক জাহাজ ডুবিয়ে দিল হুথিরা, নিহত ৩
লোহিত সাগরে আরেকটি বাণিজ্যিক জাহাজ ডুবিয়ে দিল হুথিরা, নিহত ৩

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইয়েমেন থেকে ইসরায়েলি বিমানবন্দরে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা
ইয়েমেন থেকে ইসরায়েলি বিমানবন্দরে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এসএসসি ফলাফলে রাজশাহী বোর্ডে শীর্ষে বগুড়া
এসএসসি ফলাফলে রাজশাহী বোর্ডে শীর্ষে বগুড়া

২১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

দিনাজপুর বোর্ডে ১৩ বিদ্যালয়ে কেউ পাস করেনি
দিনাজপুর বোর্ডে ১৩ বিদ্যালয়ে কেউ পাস করেনি

২৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

আইসিসিতে শেখ হাসিনার বিচার চাইল অ্যামনেস্টি ইন্টারন্যাশনাল
আইসিসিতে শেখ হাসিনার বিচার চাইল অ্যামনেস্টি ইন্টারন্যাশনাল

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

একই স্কুলের ৩২০ জনের সবাই পেল জিপিএ-৫
একই স্কুলের ৩২০ জনের সবাই পেল জিপিএ-৫

১৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বাণিজ্য সম্পর্কের প্রায় সব গুরুত্বপূর্ণ দিকই স্পর্শ করা হয়েছে
বাণিজ্য সম্পর্কের প্রায় সব গুরুত্বপূর্ণ দিকই স্পর্শ করা হয়েছে

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাপের হাড়ে ফাটল, এক্স-রে করে পাঠানো হচ্ছে ঢাকায়
সাপের হাড়ে ফাটল, এক্স-রে করে পাঠানো হচ্ছে ঢাকায়

২২ ঘণ্টা আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

ডিমের বাজারে স্বস্তির হাওয়া, বেড়েছে বিক্রি
ডিমের বাজারে স্বস্তির হাওয়া, বেড়েছে বিক্রি

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাত-পা ছাড়াই জন্ম নেওয়া সেই লিতুন এসএসসিতে পেলেন জিপিএ-৫
হাত-পা ছাড়াই জন্ম নেওয়া সেই লিতুন এসএসসিতে পেলেন জিপিএ-৫

২১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

রাজনীতিতে যারা একেবারে এতিম, তারাই পিআর পদ্ধতি চায় : রিজভী
রাজনীতিতে যারা একেবারে এতিম, তারাই পিআর পদ্ধতি চায় : রিজভী

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

এসএসসিতে গোল্ডেন এ প্লাস না পেয়ে বগুড়ায় শিক্ষার্থীর আত্মহত্যা
এসএসসিতে গোল্ডেন এ প্লাস না পেয়ে বগুড়ায় শিক্ষার্থীর আত্মহত্যা

১৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মাঝআকাশে দুই প্রশিক্ষণ প্লেনের মুখোমুখি সংঘর্ষ, ভারতীয় পাইলটসহ নিহত ২
মাঝআকাশে দুই প্রশিক্ষণ প্লেনের মুখোমুখি সংঘর্ষ, ভারতীয় পাইলটসহ নিহত ২

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গণহত্যার দায়ে ইসরায়েলকে অভিযুক্ত করল স্পেন
গণহত্যার দায়ে ইসরায়েলকে অভিযুক্ত করল স্পেন

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কুয়ালালামপুরে রাশিয়া-যুক্তরাষ্ট্রের পররাষ্ট্রমন্ত্রীদের বিরল বৈঠক
কুয়ালালামপুরে রাশিয়া-যুক্তরাষ্ট্রের পররাষ্ট্রমন্ত্রীদের বিরল বৈঠক

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

খাবারের লাইনে দাঁড়িয়ে থাকা শিশুদের হত্যা করল ইসরায়েলি বাহিনী
খাবারের লাইনে দাঁড়িয়ে থাকা শিশুদের হত্যা করল ইসরায়েলি বাহিনী

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গায়ানাকে গুঁড়িয়ে ৮ রানে জয় রংপুরের
গায়ানাকে গুঁড়িয়ে ৮ রানে জয় রংপুরের

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইউক্রেনের প্রতিরক্ষা খাতে আরও বিনিয়োগে জেলেনস্কির আহ্বান
ইউক্রেনের প্রতিরক্ষা খাতে আরও বিনিয়োগে জেলেনস্কির আহ্বান

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফ্যাসিবাদবিরোধীদের ঐক্য অটুট রাখার আহ্বান মামুনুল হকের
ফ্যাসিবাদবিরোধীদের ঐক্য অটুট রাখার আহ্বান মামুনুল হকের

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রিন্ট সর্বাধিক
পাঁচ আঙুল হারানো মারুফ পাচ্ছেন ২৮ কোটি টাকা
পাঁচ আঙুল হারানো মারুফ পাচ্ছেন ২৮ কোটি টাকা

পেছনের পৃষ্ঠা

পদকের টাকা ফেরত দিচ্ছেন ভোটে দায়িত্বে থাকা পুলিশ কর্মকর্তারা
পদকের টাকা ফেরত দিচ্ছেন ভোটে দায়িত্বে থাকা পুলিশ কর্মকর্তারা

পেছনের পৃষ্ঠা

নায়িকাদের অন্য পেশা
নায়িকাদের অন্য পেশা

শোবিজ

তলিয়ে যাচ্ছে গ্রামের পর গ্রাম
তলিয়ে যাচ্ছে গ্রামের পর গ্রাম

প্রথম পৃষ্ঠা

রেকর্ড ৩২ শতাংশ ফেল
রেকর্ড ৩২ শতাংশ ফেল

প্রথম পৃষ্ঠা

সন্ত্রাসীদের রক্ষক যখন স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী
সন্ত্রাসীদের রক্ষক যখন স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

তিন গভর্নরের নথি তলব দুদকের
তিন গভর্নরের নথি তলব দুদকের

পেছনের পৃষ্ঠা

ঘুম ভাঙে ছেঁড়া পলিথিন ভিজে গেলে
ঘুম ভাঙে ছেঁড়া পলিথিন ভিজে গেলে

পেছনের পৃষ্ঠা

চার কারণে কমছে বিদেশি বিনিয়োগ
চার কারণে কমছে বিদেশি বিনিয়োগ

পেছনের পৃষ্ঠা

নারী কর্মকর্তাদের স্যার সম্বোধনের নির্দেশিকা বাতিল
নারী কর্মকর্তাদের স্যার সম্বোধনের নির্দেশিকা বাতিল

পেছনের পৃষ্ঠা

প্রথম আলোর বিরুদ্ধে মামলা, তদন্তে সিআইডি
প্রথম আলোর বিরুদ্ধে মামলা, তদন্তে সিআইডি

প্রথম পৃষ্ঠা

বাংলাদেশের বিশ্বাসযোগ্য বন্ধু হতে চায় চীন
বাংলাদেশের বিশ্বাসযোগ্য বন্ধু হতে চায় চীন

প্রথম পৃষ্ঠা

নেপালের তিন দরবার স্কয়ার
নেপালের তিন দরবার স্কয়ার

পেছনের পৃষ্ঠা

প্রধান উপদেষ্টার নির্দেশে সবাই খুশি
প্রধান উপদেষ্টার নির্দেশে সবাই খুশি

প্রথম পৃষ্ঠা

মোবাইল খুঁজতে সেপটিক ট্যাংকে চারজনের মৃত্যু
মোবাইল খুঁজতে সেপটিক ট্যাংকে চারজনের মৃত্যু

পেছনের পৃষ্ঠা

বাংলাদেশে অবিলম্বে নির্বাচন চাই
বাংলাদেশে অবিলম্বে নির্বাচন চাই

প্রথম পৃষ্ঠা

এসএসসিতে কেন এ ফল বিপর্যয়
এসএসসিতে কেন এ ফল বিপর্যয়

প্রথম পৃষ্ঠা

স্ত্রীকে হত্যার পর লাশ ১১ টুকরা
স্ত্রীকে হত্যার পর লাশ ১১ টুকরা

প্রথম পৃষ্ঠা

দিল্লির কাছে ক্ষতিপূরণ চান ত্রিপুরার মন্ত্রী
দিল্লির কাছে ক্ষতিপূরণ চান ত্রিপুরার মন্ত্রী

প্রথম পৃষ্ঠা

হাসিনাকে দিয়েই বিচার শুরু
হাসিনাকে দিয়েই বিচার শুরু

প্রথম পৃষ্ঠা

গণতন্ত্র : কোথায় তারে পাই
গণতন্ত্র : কোথায় তারে পাই

সম্পাদকীয়

আইনের শাসন প্রতিষ্ঠায় অঙ্গীকার পুনর্ব্যক্ত
আইনের শাসন প্রতিষ্ঠায় অঙ্গীকার পুনর্ব্যক্ত

প্রথম পৃষ্ঠা

ডিসি নিয়োগ
ডিসি নিয়োগ

সম্পাদকীয়

জি এম কাদের একজন কর্তৃত্ববাদী
জি এম কাদের একজন কর্তৃত্ববাদী

প্রথম পৃষ্ঠা

স্ত্রীকে ছুরিকাঘাত করে স্বামীর আত্মহত্যা
স্ত্রীকে ছুরিকাঘাত করে স্বামীর আত্মহত্যা

পেছনের পৃষ্ঠা

ভোট বাতিল ক্ষমতা ফেরত চায় ইসি
ভোট বাতিল ক্ষমতা ফেরত চায় ইসি

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রধান বিচারপতি নিয়োগে দুই বিষয়ে ঐকমত্য
প্রধান বিচারপতি নিয়োগে দুই বিষয়ে ঐকমত্য

প্রথম পৃষ্ঠা

ভোটে ১১৫ প্রতীক নেই শাপলা
ভোটে ১১৫ প্রতীক নেই শাপলা

পেছনের পৃষ্ঠা

তালাবদ্ধ ঘর থেকে অর্ধগলিত লাশ উদ্ধার
তালাবদ্ধ ঘর থেকে অর্ধগলিত লাশ উদ্ধার

পেছনের পৃষ্ঠা