শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, মঙ্গলবার, ১৯ ফেব্রুয়ারি, ২০১৯ আপডেট:

মানব পাচারে নিত্যনতুন রুট

আকাশপথে ইন্দোনেশিয়া হয়ে নতুন গন্তব্যে পৃষ্ঠপোষকতায় বিদেশি তিন এয়ারলাইনস
মির্জা মেহেদী তমাল ও সাখাওয়াত কাওসার
প্রিন্ট ভার্সন
মানব পাচারে নিত্যনতুন রুট

রাজধানীর কামরাঙ্গীরচর ও নরসিংদীর পলাশ এলাকার বাসিন্দা দুই নারীকে মালয়েশিয়ায় ভালো বেতনের চাকরি পাইয়ে দেওয়ার লোভ দেখায় আক্তার বেপারী ও তার চক্র সঙ্গীরা। তাদের লোভনীয় প্রস্তাবে সাড়া দিলে, গত বছরের আগস্টে পাচার চক্রের লোকরাই ওই দুই নারীকে প্রথমে নিয়ে যায় ভারতের কলকাতায়। সেখান থেকে ট্রেনযোগে উড়িষ্যা হয়ে আরও ২৩ জনকে ভিসা দেওয়া হবে পদ্ধতিতে (অন-এরাইভাল) ইন্দোনেশিয়ায় নিয়ে যায়। ৫/৭ দিন পর ইন্দোনেশিয়ার             মেদান থেকে সমুদ্রপথে তাদের ঢুকিয়ে দেয় মালয়েশিয়ায়। সেখানে অবস্থানরত বাংলাদেশি দালাল বাবুল ও মহসিন ৫ লাখ ৬০ হাজার টাকায় নারীদ্বয়কে বেচে দিল এক চীনা নাগরিকের কাছে। তিন মাস ধরে তাদের ওপর চলে যৌন নির্যাতন। এক পর্যায়ে মালয়েশিয়ায় অবস্থানরত বাংলাদেশি নাগরিক আবদুল হাকিম নরসিংদীর নারীটিকে উদ্ধার করতে গেলে তার কাছ থেকে প্রায় তিন লাখ টাকা হাতিয়ে নেয় পাচারকারী চক্র। মালয়েশিয়ায় বাংলাদেশ দূতাবাসের মাধ্যমে দেশ থেকে টাকা নিয়ে বাংলাদেশে আসে। জানা গেছে, সাম্প্রতিক সময়ে মানব পাচার চক্রগুলোর চোখ পড়েছে আফ্রিকার দেশ আলজেরিয়া এবং  মৌরিতানিয়ার দিকে। চক্রের খপ্পরে পড়া নরনারীদের সেখান থেকে সাগরপথে পাচার করা হচ্ছে ইউরোপের  স্পেন ও ইতালিতে। এর বাইরে মানব পাচারের জন্য চক্রের পছন্দে রয়েছে ইউরো-এশিয়ান দেশ জর্জিয়া, তুরস্ক, এশীয় দেশ ইরান এবং আফ্রিকান দেশ লিবিয়া।

অভিযোগ রয়েছে, মানব পাচারের অন্যতম পৃষ্ঠপোষকের ভূমিকায় থেকে দালাল চক্রকে খুঁজে নিচ্ছে কয়েকটি এয়ারলাইনসের দুর্নীতিপরায়ণ ব্যক্তিরা। এগুলো হচ্ছে ফ্লাই দুবাই, এয়ার এরাবিয়া এবং মালিন্দ।

বিশেষায়িত একটি সংস্থার কর্মকর্তা বলেন, এয়ার এরাবিয়া, মালিন্দ এবং ফ্লাই দুবাই এয়ারলাইনস বিমানবন্দরের ইমিগ্রেশনের কিছু লোককে ‘হাত’ করে নেয়। এরাই বলে দেয় কোন কাউন্টার দিয়ে লোক ঢুকাবে। একাধিক চক্রের সঙ্গে এই এয়ারলাইনসগুলোর বদলোকগুলোর সরাসরি লেনদেন চলে। বেশির ভাগ সময়ই এসব এয়ারলাইনসের এয়ারক্রাফটগুলো তাদের ফাঁকা সিট ভর্তি করে নিয়ে যায় ভিসা-টিকিটহীন সহজ-সরল বাংলাদেশিদের দিয়ে।

চক্রটি বাংলাদেশিদের ক্ষেত্রে ই-ভিসার (ইলেকট্রনিক্স ভিসা) সুবিধায় ইউরোপে যেতে আগ্রহীদের প্রথমে জর্জিয়া পাঠায়। এরপর তাদের তুরস্ক হয়ে ইউরোপের অন্য  কোনো দেশে পাঠানোর জোর চেষ্টা চালায়। বিকল্প হিসেবে অবৈধভাবে সাগর পাড়ি দিয়ে ইউরোপের উন্নত দেশগুলোতে নিয়ে যাওয়ার চেষ্টা করে। সব কিছুই হয় চুক্তির ভিত্তিতে। বাংলাদেশি দালাল চক্রের সঙ্গে তুরস্ক ও জর্জিয়ার কিছু নাগরিক জড়িত। বাংলাদেশ থেকে জর্জিয়া পাঠানোর জন্য ঢাকা, যশোর ও সিলেটকেন্দ্রিক একটি শক্তিশালী চক্র গড়ে উঠেছে। এদের নিজস্ব লোক রয়েছে জর্জিয়ায়। তুরস্কের আঙ্কারায় বাংলাদেশের রাষ্ট্রদূত এম. আল্লামা সিদ্দিকী ও প্রথম সচিব মো. আরিফুর রহমানের স্বাক্ষরে গত বছরের ফেব্রুয়ারিতে পাঠানো দুটি প্রতিবেদন সূত্রে এসব তথ্য জানা গেছে। প্রথম সচিবের পাঠানো প্রতিবেদনে ১০ সদস্যের দালাল চক্রের কথা বলা হয়েছে। এ তালিকায় রয়েছে- সুনামগঞ্জের ছাতক উপজেলার  গোবিন্দগঞ্জ গ্রামের ইসলাম উদ্দিন, যশোরের নোয়াপাড়ার  দোপাটি পশ্চিম পাড়ার হালিম হোসেন, সিলেটের স্টেশন রোডের অভি ট্রাভেলসের মালিক অভি (তার সঙ্গে সজীব নামে একজন জড়িত), সিলেটের তাজ ট্রাভেলসের মালিক শরীফ ও আল হারামাইন ট্রাভেলস। এ ছাড়া সিলেটের পাভেল, সোহেল, রনি, ফরিদপুরের মনির (জর্জিয়ার তিবিলিসে বসবাসরত) এবং যশোরের দীপ্ত দালাল চক্রের সদস্য হয়ে জর্জিয়াতে মানব পাচার করছেন।

জানা গেছে, জর্জিয়া থেকে ঝুঁকি নিয়ে ইউরোপের  দেশগুলোয় যাওয়ার সময় মৃত্যুর মুখোমুখি হচ্ছেন অনেক বাংলাদেশি। এ ছাড়া বিভিন্ন মেয়াদে দ-প্রাপ্ত হয়ে অনেক বাংলাদেশি জর্জিয়ার জেলখানায় মানবেতর জীবনযাপন করছেন। এরই মধ্যে জর্জিয়া থেকে তুরস্কে যাওয়ার সময় সীমান্তে মারা যান দুই বাংলাদেশি, যাদের লাশ দূতাবাসের মাধ্যমে দেশে এসেছে। ২০১৫ সালের ৪ ডিসেম্বর জর্জিয়াতে পাঁচজন বাংলাদেশি মারা যান। বৈরী আবহাওয়ার মধ্যে তুরস্ক পাড়ি দিতে গিয়ে তাদের প্রাণ যায়। ইউরোপে ঢুকতে অনেক বাংলাদেশি সংযুক্ত আরব আমিরাতের শারজাহ হয়ে জর্জিয়াতে যাচ্ছেন। র‌্যাবের অতিরিক্ত মহাপরিচালক কর্নেল জাহাঙ্গীর আলম বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, মানব পাচার ঠেকাতে এলিট ফোর্স র‌্যাব কী ভূমিকা রেখেছে তা সবাই জানে। কিছুদিন ধরে মাদক এবং জঙ্গি-সংক্রান্ত বিষয়ে বিশেষ গুরুত্বের কারণে মানব পাচারকারীরা হয়তো একটু সুযোগ খুঁজছে। তবে মানব পাচার থেকে কিন্তু আমরা দৃষ্টি সরাইনি। পুলিশের অপরাধ তদন্ত বিভাগের বিশেষ পুলিশ সুপার  মোল্যা নজরুল ইসলাম বলেন, মানব পাচারের কোনো ঘটনা নজরে এলে আমরা আইনের আশ্রয় নেব। এ ব্যাপারে সবসময়ই আমরা কঠোর পদক্ষেপ নিয়ে আসছি। মানব পাচার ও মানি লন্ডারিংয়ের হোতা হিসেবে কয়েকদফা গ্রেফতার তেজগাঁও কলেজের শিক্ষক আছেমের বিষয়ে জানতে চাইলে তিনি বলেন, আছেম আদালত থেকে জামিনে বের হয়েছেন। তার বিরুদ্ধে অনেক অভিযোগ। আমরা বিষয়গুলো গুরুত্ব সহকারে তদন্ত করছি। অন-এরাইভাল ভিসা সুবিধার কারণে ইন্দোনেশিয়ার বালি ও মেদান দীপকে ব্যবহার করে বাংলাদেশ থেকে  নৌকা এবং ঢাকা থেকে সরাসরি বিমানে জাকার্তায়  নেমে চলে যাচ্ছে সোরাবাইয়া, বালি, বাতাম এবং মেদানে। ইন্দোনেশিয়ার মানব পাচারকারীদের হাতে তুলে দেওয়ার পর তাদের জড়ো করা হয় ইন্দোনেশিয়া, মালয়েশিয়া ও অস্ট্রেলিয়ার সীমান্তবর্তী এলাকায়। সুযোগ বুঝে পাচারের অপেক্ষায় থাকা হয় দীর্ঘদিন। অনেককেই  খেয়ে না খেয়ে দিনাতিপাত করতে হয়। একাধিক সূত্র বলছে, অতি সম্প্রতি মালয়েশিয়া ও অস্ট্রেলিয়ার সীমান্তবর্তী এলাকায় মেরিন ফোর্স অনেক বাড়ানো হয়েছে। ফলত দুই শতাধিক বাংলাদেশি আটক হয়েছেন ইন্দোনেশিয়ার মেদানে। গত দুই সপ্তাহে বাংলাদেশ দূতাবাসের সহায়তায় ইন্দোনেশিয়া থেকে ১৫০ জন বাংলাদেশিকে তাদের নিজ খরচে দেশে ফিরিয়ে আনা হয়েছে।

বেসরকারি সংস্থা ব্র্যাকের মাইগ্রেশন প্রোগ্রামের প্রধান শরিফুল হাসান বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, আইনের সুষ্ঠু প্রয়োগ না হওয়ার কারণে পৃথিবীর এমন কোনো জেলখানা নেই যেখানে বাংলাদেশিরা নেই। এ পর্যন্ত মানব পাচারের ৫৭১৬ মামলা হয়েছে। বেশির ভাগ মামলাই এখনো পর্যন্ত ঝুলে আছে। আলাদা ট্রাইব্যুনাল হওয়ার কথা থাকলেও এর কোনো বাস্তবায়ন হচ্ছে না। মোদ্দাকথা, দৃষ্টান্তমূলক শাস্তি না হওয়ায় সিন্ডিকেটগুলো এখনো সক্রিয়। কিছুদিন পর পরই তারা রুট বদলাচ্ছে।

পুলিশ ও র‌্যাব সদর দফতর বলছে, ২০১৮ সালে ২১২ জন পুরুষ, ২১০ জন মহিলা এবং ৮০টি শিশু পাচারের শিকার হয়েছে। উদ্ধার হয়েছে ১৩৪ জন পুরুষ, ১৬০ জন নারী এবং ৬২ জন শিশু। মামলার সংখ্যা ৫৬১টি। গ্রেফতার হয়েছে ১৩১০ জন। এর মধ্যে ২০১৮ সালে র‌্যাব ১৫টি অভিযান চালিয়ে ২৩ জন আসামি গ্রেফতার করে। উদ্ধার করেছে ২০ জন ভিকটিমকে। মামলা হয়েছে ১৩টি। ২০১৭ সালে ৩৮টি অভিযান চালিয়ে র‌্যাব ১২৯ জন আসামি গ্রেফতার ও ৮৮ জন ভিকটিমকে উদ্ধার করে। এসব ঘটনায় মামলার সংখ্যা ১০৩টি। ২০১৬ সালে র‌্যাবের মামলার সংখ্যা ৫৬টি ও ২০১৫ সালে মামলার সংখ্যা ৪৯টি।

এই বিভাগের আরও খবর
হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় বাংলাদেশের অভ্যন্তরীণ বিষয় - চীন
হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় বাংলাদেশের অভ্যন্তরীণ বিষয় - চীন
আন্দোলনে নামার হুঁশিয়ারি মোবাইল ব্যবসায়ীদের
আন্দোলনে নামার হুঁশিয়ারি মোবাইল ব্যবসায়ীদের
তত্ত্বাবধায়ক ফেরা প্রশ্নে আপিলের রায় আজ
তত্ত্বাবধায়ক ফেরা প্রশ্নে আপিলের রায় আজ
সেঞ্চুরিতে শততম টেস্ট রাঙানোর অপেক্ষা
সেঞ্চুরিতে শততম টেস্ট রাঙানোর অপেক্ষা
নারীদের পেছনে রেখে আমরা এগোতে পারব না
নারীদের পেছনে রেখে আমরা এগোতে পারব না
যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে বিরাট চুক্তি সৌদির
যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে বিরাট চুক্তি সৌদির
দিল্লিতে বৈঠক হলো দুই নিরাপত্তা উপদেষ্টার
দিল্লিতে বৈঠক হলো দুই নিরাপত্তা উপদেষ্টার
ট্রানজিশনাল পিরিয়ডে আছি আমরা
ট্রানজিশনাল পিরিয়ডে আছি আমরা
জামায়াত আমিরের সঙ্গে বৈঠক ফ্রান্স রাষ্ট্রদূতের
জামায়াত আমিরের সঙ্গে বৈঠক ফ্রান্স রাষ্ট্রদূতের
শ্বেতপত্রের ক্ষেত্রে উপদেষ্টামণ্ডলী উৎসাহিত হননি
শ্বেতপত্রের ক্ষেত্রে উপদেষ্টামণ্ডলী উৎসাহিত হননি
চ্যালেঞ্জ গণভোট আয়োজন
চ্যালেঞ্জ গণভোট আয়োজন
অবৈধ অস্ত্রের ঝনঝনানিতে রাজনীতিতে উদ্বেগ বাড়ছে
অবৈধ অস্ত্রের ঝনঝনানিতে রাজনীতিতে উদ্বেগ বাড়ছে
সর্বশেষ খবর
মুশফিক-লিটনের সেঞ্চুরিতে রান পাহাড়ে বাংলাদেশ
মুশফিক-লিটনের সেঞ্চুরিতে রান পাহাড়ে বাংলাদেশ

১ সেকেন্ড আগে | মাঠে ময়দানে

রাজশাহীতে পুলিশের অভিযানে গ্রেপ্তার ১৪
রাজশাহীতে পুলিশের অভিযানে গ্রেপ্তার ১৪

১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় অবৈধ বালুমহালে ভ্রাম্যমাণ আদালতের অভিযানে জরিমানা
ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় অবৈধ বালুমহালে ভ্রাম্যমাণ আদালতের অভিযানে জরিমানা

১০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

লামায় সড়ক দুর্ঘটনায় ট্রাকচালক নিহত
লামায় সড়ক দুর্ঘটনায় ট্রাকচালক নিহত

২০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

শনিবার ঢাকায় আসছেন ভুটানের প্রধানমন্ত্রী
শনিবার ঢাকায় আসছেন ভুটানের প্রধানমন্ত্রী

২২ মিনিট আগে | জাতীয়

উপদেষ্টা পরিষদের বৈঠক অনুষ্ঠিত
উপদেষ্টা পরিষদের বৈঠক অনুষ্ঠিত

৩০ মিনিট আগে | জাতীয়

দ্বিতীয় টেস্ট থেকে ছিটকে গেলেন গিল!
দ্বিতীয় টেস্ট থেকে ছিটকে গেলেন গিল!

৪৩ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

হাসিনা পালানোতেই তত্ত্বাবধায়ক সরকারব্যবস্থা ফিরে এলো : জয়নুল আবেদীন
হাসিনা পালানোতেই তত্ত্বাবধায়ক সরকারব্যবস্থা ফিরে এলো : জয়নুল আবেদীন

৪৮ মিনিট আগে | জাতীয়

ক্রিকেট ইতিহাসে প্রথমবার এমন রেকর্ড গড়লেন শাই হোপ
ক্রিকেট ইতিহাসে প্রথমবার এমন রেকর্ড গড়লেন শাই হোপ

৫০ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

তারেক রহমানের জন্মদিন উপলক্ষে শীতবস্ত্র বিতরণ ছাত্রদলের
তারেক রহমানের জন্মদিন উপলক্ষে শীতবস্ত্র বিতরণ ছাত্রদলের

৫৮ মিনিট আগে | রাজনীতি

মোংলায় আগুনে ক্ষতিগ্রস্ত পরিবারকে তারেক রহমানের পক্ষ থেকে সহায়তা
মোংলায় আগুনে ক্ষতিগ্রস্ত পরিবারকে তারেক রহমানের পক্ষ থেকে সহায়তা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পুলিশের মনোবল ভাঙার চেষ্টা করবেন না : ডিএমপি কমিশনার
পুলিশের মনোবল ভাঙার চেষ্টা করবেন না : ডিএমপি কমিশনার

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সালমানের বাড়িতে গুলি চালানো আনমোল বিষ্ণোই গ্রেফতার
সালমানের বাড়িতে গুলি চালানো আনমোল বিষ্ণোই গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

তত্ত্বাবধায়ক সরকার বাংলাদেশের গণতন্ত্রের জন্য সহায়ক ব্যবস্থা : অ্যাটর্নি জেনারেল
তত্ত্বাবধায়ক সরকার বাংলাদেশের গণতন্ত্রের জন্য সহায়ক ব্যবস্থা : অ্যাটর্নি জেনারেল

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শুধু ঢাকা নয়, সারা দেশে ক্রিকেট ছড়িয়ে দিতে চাই : আসিফ
শুধু ঢাকা নয়, সারা দেশে ক্রিকেট ছড়িয়ে দিতে চাই : আসিফ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গাজায় ৪০ হাজার শিশুকে টিকা দিবে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা
গাজায় ৪০ হাজার শিশুকে টিকা দিবে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

টাইপ ২ ডায়াবেটিস এক দিনে হয় না, নিঃশব্দেই বাড়ে ঝুঁকি
টাইপ ২ ডায়াবেটিস এক দিনে হয় না, নিঃশব্দেই বাড়ে ঝুঁকি

১ ঘণ্টা আগে | হেলথ কর্নার

অনূর্ধ্ব-১৯ ওয়ানডে বিশ্বকাপ, বাংলাদেশের ম্যাচ কবে কার বিপক্ষে
অনূর্ধ্ব-১৯ ওয়ানডে বিশ্বকাপ, বাংলাদেশের ম্যাচ কবে কার বিপক্ষে

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

১৩ লাখ রোহিঙ্গার ভার আর বহন করা সম্ভব নয়: জাতিসংঘে বাংলাদেশ
১৩ লাখ রোহিঙ্গার ভার আর বহন করা সম্ভব নয়: জাতিসংঘে বাংলাদেশ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শুক্রবার সকাল পর্যন্ত গ্যাসের চাপ কম থাকবে
শুক্রবার সকাল পর্যন্ত গ্যাসের চাপ কম থাকবে

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা পুনর্বহালের রায় নিয়ে যা বললেন আমির খসরু
তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা পুনর্বহালের রায় নিয়ে যা বললেন আমির খসরু

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মার্কিন নির্বাচনে হামলার পরিকল্পনায় আফগান নাগরিকের ১৫ বছরের দণ্ড
মার্কিন নির্বাচনে হামলার পরিকল্পনায় আফগান নাগরিকের ১৫ বছরের দণ্ড

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আখাউড়া স্থলবন্দর দিয়ে অনির্দিষ্টকালের জন্য মাছ রপ্তানি বন্ধ
আখাউড়া স্থলবন্দর দিয়ে অনির্দিষ্টকালের জন্য মাছ রপ্তানি বন্ধ

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নারীদের নিরাপত্তা ও সুরক্ষায় ৫ প্রতিশ্রুতি তারেক রহমানের
নারীদের নিরাপত্তা ও সুরক্ষায় ৫ প্রতিশ্রুতি তারেক রহমানের

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘শততম’ ম্যাচে শতক হাঁকালেন লিটনও
‘শততম’ ম্যাচে শতক হাঁকালেন লিটনও

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

তারেক রহমান : ভিশনারি রাজনীতিক
তারেক রহমান : ভিশনারি রাজনীতিক

২ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

শুক্রবার মামদানির সঙ্গে বৈঠকে বসছেন ট্রাম্প
শুক্রবার মামদানির সঙ্গে বৈঠকে বসছেন ট্রাম্প

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জবির নওয়াব ফয়জুন্নেছা চৌধুরানী হলে ছাত্রদলের কমিটি ঘোষণা
জবির নওয়াব ফয়জুন্নেছা চৌধুরানী হলে ছাত্রদলের কমিটি ঘোষণা

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

তেঁতুলিয়ায় বেড়েছে শীতের আমেজ, তাপমাত্রা ১৩.৯ ডিগ্রি
তেঁতুলিয়ায় বেড়েছে শীতের আমেজ, তাপমাত্রা ১৩.৯ ডিগ্রি

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

উত্তরায় বাংলাদেশের প্রথম হায়াত প্লেস হোটেলের আনুষ্ঠানিক যাত্রা শুরু
উত্তরায় বাংলাদেশের প্রথম হায়াত প্লেস হোটেলের আনুষ্ঠানিক যাত্রা শুরু

৩ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

সর্বাধিক পঠিত
দেশজুড়ে মোবাইল ফোন বিক্রির সব দোকান বন্ধের ঘোষণা
দেশজুড়ে মোবাইল ফোন বিক্রির সব দোকান বন্ধের ঘোষণা

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

লাশ পোড়ানোর মামলায় ক্ষমা চেয়ে জবানবন্দি দিলেন রাজসাক্ষী আবজালুল
লাশ পোড়ানোর মামলায় ক্ষমা চেয়ে জবানবন্দি দিলেন রাজসাক্ষী আবজালুল

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নতুন বেতন কাঠামোর রূপরেখা নিয়ে সচিবদের সঙ্গে বসছে কমিশন
নতুন বেতন কাঠামোর রূপরেখা নিয়ে সচিবদের সঙ্গে বসছে কমিশন

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা পুনরুজ্জীবিত হলো সংবিধানে, কার্যকর হবে ভবিষ্যতে
তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা পুনরুজ্জীবিত হলো সংবিধানে, কার্যকর হবে ভবিষ্যতে

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতের সঙ্গে পূর্ণমাত্রায় যুদ্ধ শুরুর আশঙ্কা পাকিস্তানের প্রতিরক্ষামন্ত্রীর
ভারতের সঙ্গে পূর্ণমাত্রায় যুদ্ধ শুরুর আশঙ্কা পাকিস্তানের প্রতিরক্ষামন্ত্রীর

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কারাগারে ইসলামী ব্যাংকের সাবেক চেয়ারম্যান ওবায়েদ উল্লাহ মাসুদ
কারাগারে ইসলামী ব্যাংকের সাবেক চেয়ারম্যান ওবায়েদ উল্লাহ মাসুদ

১৮ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

তিন নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট চাকরিচ্যুত
তিন নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট চাকরিচ্যুত

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিশ্বকাপের এক গ্রুপে রাখা হলো না ভারত-পাকিস্তানকে
বিশ্বকাপের এক গ্রুপে রাখা হলো না ভারত-পাকিস্তানকে

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

টঙ্গী তা’মীরুল মিল্লাত কামিল মাদ্রাসার পাঠদান বন্ধ
টঙ্গী তা’মীরুল মিল্লাত কামিল মাদ্রাসার পাঠদান বন্ধ

১১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মুশফিক ছাড়াও শততম টেস্টে শতক হাঁকিয়েছেন যারা
মুশফিক ছাড়াও শততম টেস্টে শতক হাঁকিয়েছেন যারা

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নির্বাচনে মিজানুর রহমান আজহারীর প্রার্থী হওয়ার খবর সঠিক নয় : জামায়াত
নির্বাচনে মিজানুর রহমান আজহারীর প্রার্থী হওয়ার খবর সঠিক নয় : জামায়াত

১৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

অজিত দোভালকে বাংলাদেশে আসার আমন্ত্রণ জানালেন খলিলুর রহমান
অজিত দোভালকে বাংলাদেশে আসার আমন্ত্রণ জানালেন খলিলুর রহমান

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শততম টেস্টে সেঞ্চুরি থেকে ১ রান দূরে মুশফিক, বাড়ল অপেক্ষা
শততম টেস্টে সেঞ্চুরি থেকে ১ রান দূরে মুশফিক, বাড়ল অপেক্ষা

২১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কারচুপির অভিযোগ এনে মিস ইউনিভার্স ছাড়লেন দুই বিচারক
কারচুপির অভিযোগ এনে মিস ইউনিভার্স ছাড়লেন দুই বিচারক

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেশে থেকেই কার্ড দিয়ে বিদেশি রুটের বিমানের টিকিট কেনা যাবে
দেশে থেকেই কার্ড দিয়ে বিদেশি রুটের বিমানের টিকিট কেনা যাবে

১৮ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

রোজ গার্ডেন কিনে ক্ষতি ৩৩২ কোটি, অনুসন্ধানে দুদক
রোজ গার্ডেন কিনে ক্ষতি ৩৩২ কোটি, অনুসন্ধানে দুদক

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পল্লবীতে যুবদল নেতা হত্যা, দুই শীর্ষ সন্ত্রাসী গ্রেফতার
পল্লবীতে যুবদল নেতা হত্যা, দুই শীর্ষ সন্ত্রাসী গ্রেফতার

২৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

১৩ লাখ রোহিঙ্গার ভার আর বহন করা সম্ভব নয়: জাতিসংঘে বাংলাদেশ
১৩ লাখ রোহিঙ্গার ভার আর বহন করা সম্ভব নয়: জাতিসংঘে বাংলাদেশ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিশ্বের বৃহত্তম পারমাণবিক বিদ্যুৎকেন্দ্র ফের চালু করবে জাপান
বিশ্বের বৃহত্তম পারমাণবিক বিদ্যুৎকেন্দ্র ফের চালু করবে জাপান

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইন্দোনেশিয়ায় জেগে উঠল আগ্নেয়গিরি, সর্বোচ্চ সতর্কতা
ইন্দোনেশিয়ায় জেগে উঠল আগ্নেয়গিরি, সর্বোচ্চ সতর্কতা

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দিল্লি বিস্ফোরণে অভিযুক্তদের পরিবারের সদস্যরা কী বলছে
দিল্লি বিস্ফোরণে অভিযুক্তদের পরিবারের সদস্যরা কী বলছে

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নারীদের নিরাপত্তা ও সুরক্ষায় ৫ প্রতিশ্রুতি তারেক রহমানের
নারীদের নিরাপত্তা ও সুরক্ষায় ৫ প্রতিশ্রুতি তারেক রহমানের

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সৌদি যুবরাজের অনুরোধ, সুদানের সংঘাত অবসান করতে চান ট্রাম্প
সৌদি যুবরাজের অনুরোধ, সুদানের সংঘাত অবসান করতে চান ট্রাম্প

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শততম টেস্টে শতক হাঁকালেন মুশফিক
শততম টেস্টে শতক হাঁকালেন মুশফিক

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

৭ বিভাগীয় শহরে সমাবেশের ঘোষণা ৮ দলের
৭ বিভাগীয় শহরে সমাবেশের ঘোষণা ৮ দলের

১৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ইউক্রেনে যুদ্ধ বন্ধে নতুন পরিকল্পনা যুক্তরাষ্ট্রের
ইউক্রেনে যুদ্ধ বন্ধে নতুন পরিকল্পনা যুক্তরাষ্ট্রের

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মোদির পা ছুঁয়ে প্রণাম ঐশ্বরিয়ার
মোদির পা ছুঁয়ে প্রণাম ঐশ্বরিয়ার

১৮ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

একজন নয়, প্রতি ভোটকেন্দ্রে পাঁচজন সেনাসদস্য চায় জামায়াত
একজন নয়, প্রতি ভোটকেন্দ্রে পাঁচজন সেনাসদস্য চায় জামায়াত

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শুক্রবার মামদানির সঙ্গে বৈঠকে বসছেন ট্রাম্প
শুক্রবার মামদানির সঙ্গে বৈঠকে বসছেন ট্রাম্প

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তত্ত্বাবধায়ক সরকার বিষয়ে সর্বোচ্চ আদালতের রায় আগামীকাল
তত্ত্বাবধায়ক সরকার বিষয়ে সর্বোচ্চ আদালতের রায় আগামীকাল

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
রিভিউ হচ্ছে প্রার্থী তালিকা
রিভিউ হচ্ছে প্রার্থী তালিকা

প্রথম পৃষ্ঠা

ইতালি যাওয়ার পথে গুলি করে হত্যা তিনজনকে
ইতালি যাওয়ার পথে গুলি করে হত্যা তিনজনকে

পেছনের পৃষ্ঠা

বিজনেস ভিসা ফের চালু ভারতের
বিজনেস ভিসা ফের চালু ভারতের

পেছনের পৃষ্ঠা

একটি জন্মদিন, একটি মৃত্যুদণ্ডের রায় ও আগামীর বাংলাদেশ
একটি জন্মদিন, একটি মৃত্যুদণ্ডের রায় ও আগামীর বাংলাদেশ

সম্পাদকীয়

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

যে জয় শিরোপার চেয়ে দামি
যে জয় শিরোপার চেয়ে দামি

মাঠে ময়দানে

তারেক রহমানের জন্মদিন আজ
তারেক রহমানের জন্মদিন আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপি জামায়াতের জমজমাট প্রচার
বিএনপি জামায়াতের জমজমাট প্রচার

পেছনের পৃষ্ঠা

আস্থার বাতিঘর তারেক রহমান
আস্থার বাতিঘর তারেক রহমান

সম্পাদকীয়

শান্তিপূর্ণ নির্বাচনে সহায়তা প্রয়োজন সেনাবাহিনীর
শান্তিপূর্ণ নির্বাচনে সহায়তা প্রয়োজন সেনাবাহিনীর

প্রথম পৃষ্ঠা

হারিয়ে গেছে আগারগাঁওয়ের সেই সাইকেল লেন
হারিয়ে গেছে আগারগাঁওয়ের সেই সাইকেল লেন

রকমারি নগর পরিক্রমা

শ্বেতপত্রের ক্ষেত্রে উপদেষ্টামণ্ডলী উৎসাহিত হননি
শ্বেতপত্রের ক্ষেত্রে উপদেষ্টামণ্ডলী উৎসাহিত হননি

প্রথম পৃষ্ঠা

মান ঠিক রাখতে গিয়ে কমেছে উৎপাদন
মান ঠিক রাখতে গিয়ে কমেছে উৎপাদন

পেছনের পৃষ্ঠা

রং বদলাচ্ছে স্থলপদ্ম
রং বদলাচ্ছে স্থলপদ্ম

পেছনের পৃষ্ঠা

খাদে পড়ে আছে সাকুরা পরিবহন
খাদে পড়ে আছে সাকুরা পরিবহন

পেছনের পৃষ্ঠা

ফ্যাসিস্টের দোসর ট্যাগের প্রবণতা বেড়েছে
ফ্যাসিস্টের দোসর ট্যাগের প্রবণতা বেড়েছে

নগর জীবন

রাজনৈতিক পরিচয়ে অপ্রতিরোধ্য চাঁদাবাজি
রাজনৈতিক পরিচয়ে অপ্রতিরোধ্য চাঁদাবাজি

প্রথম পৃষ্ঠা

ভারতের বিপক্ষে জয়ে জাতীয় দলকে প্রধান উপদেষ্টার অভিনন্দন
ভারতের বিপক্ষে জয়ে জাতীয় দলকে প্রধান উপদেষ্টার অভিনন্দন

মাঠে ময়দানে

যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে বিরাট চুক্তি সৌদির
যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে বিরাট চুক্তি সৌদির

প্রথম পৃষ্ঠা

দিল্লিতে বৈঠক হলো দুই নিরাপত্তা উপদেষ্টার
দিল্লিতে বৈঠক হলো দুই নিরাপত্তা উপদেষ্টার

প্রথম পৃষ্ঠা

নিরপেক্ষ ভোটের প্রতিশ্রুতিতে অটল
নিরপেক্ষ ভোটের প্রতিশ্রুতিতে অটল

প্রথম পৃষ্ঠা

গণ অভ্যুত্থানে নিহত ও আহতদের পরিবারকে চিকিৎসা দেবে আমরা বিএনপি পরিবার
গণ অভ্যুত্থানে নিহত ও আহতদের পরিবারকে চিকিৎসা দেবে আমরা বিএনপি পরিবার

নগর জীবন

আতঙ্কের নাম বাস
আতঙ্কের নাম বাস

রকমারি নগর পরিক্রমা

আইন লঙ্ঘন করে রেলে দরপত্র
আইন লঙ্ঘন করে রেলে দরপত্র

নগর জীবন

অক্টোবরে সড়কে নিহত ৪৪১ জন
অক্টোবরে সড়কে নিহত ৪৪১ জন

পেছনের পৃষ্ঠা

পরোপকারী মুন্না এখন জীবনমৃত্যুর সন্ধিক্ষণে
পরোপকারী মুন্না এখন জীবনমৃত্যুর সন্ধিক্ষণে

পেছনের পৃষ্ঠা

জামায়াত আমিরের সঙ্গে বৈঠক ফ্রান্স রাষ্ট্রদূতের
জামায়াত আমিরের সঙ্গে বৈঠক ফ্রান্স রাষ্ট্রদূতের

প্রথম পৃষ্ঠা

রাজসাক্ষীর রোমহর্ষক জবানবন্দি
রাজসাক্ষীর রোমহর্ষক জবানবন্দি

পেছনের পৃষ্ঠা

রোজ গার্ডেন কেনায় ৩৩২ কোটি টাকা ক্ষতি
রোজ গার্ডেন কেনায় ৩৩২ কোটি টাকা ক্ষতি

পেছনের পৃষ্ঠা

আসামিকে পুলিশের কাছ থেকে ছিনিয়ে নিয়ে পিটিয়ে হত্যা
আসামিকে পুলিশের কাছ থেকে ছিনিয়ে নিয়ে পিটিয়ে হত্যা

পেছনের পৃষ্ঠা