শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, সোমবার, ১১ মার্চ, ২০১৯

ডাকসু ও ছাত্র রাজনীতির গুণগত বদল : কিছু সংশয়

রোবায়েত ফেরদৌস
প্রিন্ট ভার্সন
ডাকসু ও ছাত্র রাজনীতির গুণগত বদল : কিছু সংশয়

ছাত্র রাজনীতির বর্তমান বাস্তবতা হলো, যারা ক্ষমতাসীনদের তাঁবেদারির রাজনীতি করছে তারাই ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়সহ অন্য পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয়গুলোতে ছাত্র রাজনীতি নিয়ন্ত্রণ করছে, ক্যাম্পাসগুলোতে এবং ছাত্রছাত্রীদের আবাসিক হলগুলোতে আধিপত্য, দখলদারিত্ব বজায় রাখছে।  তারা দলীয় আনুগত্যের      রাজনীতি করছে এবং পেশিশক্তির চর্চা করছে। ছাত্র রাজনীতির নামে তারা ভয়ের সংস্কৃতি আর দখলদারিত্বের সংস্কৃতিকে মাঠ পর্যায়ে বিস্তারের হাতিয়ার হিসেবে ব্যবহৃত হচ্ছে। ছাত্র রাজনীতির এই ধারায় কিন্তু আমরা কোনোরকম আদর্শ কিংবা নৈতিকতার অনুশীলন কিংবা সেই  চেষ্টা কিছুই আমরা দেখছি না। সেই অর্থে চলমান ছাত্র রাজনীতির কোনো ন্যূনতম মানও কিন্তু দেখা যাচ্ছে না। বিশ্ববিদ্যালয়ের ভালো-মন্দ এবং শিক্ষা-গবেষণার প্রশ্নে কিন্তু এদের কোনো কর্মসূচি নেই।  এমনকি সাধারণ ছাত্র-ছাত্রীদের সুবিধা-অসুবিধার প্রশ্নেও তাদের কোনো নৈতিক অবস্থানও নেই। উল্টো আমরা বিভিন্ন সময়ে সাধারণ শিক্ষার্থীদের বিভিন্ন দাবি-দাওয়ার বিরুদ্ধে এমন ছাত্রসংগঠনগুলোর নেতা-কর্মীদের অবস্থান নিতে দেখেছি। সাধারণ শিক্ষার্থীরা যখন চাকরির কোটা সংস্কারের দাবিতে আন্দোলন করছিল, রাস্তায় দাঁড়িয়েছিল তখন এই ছাত্র রাজনীতির হোমড়া-চোমড়ারা তাদের বিরুদ্ধে ক্ষমতাসীনদের পেটোয়া বাহিনী, হেলমেট বাহিনী হয়ে কাজ করেছে। নিরাপদ সড়কের দাবিতে যখন স্কুল-কলেজের বাচ্চা-বাচ্চা ছেলেমেয়েরা রাজপথে আন্দোলন করছিল তখনো এদের আন্দোলনে নামা কিশোর-কিশোরীদের বিরুদ্ধে মারমুখী হতে দেখা গেছে।  এরকম চর্চাটা কিন্তু অনেক দিন ধরেই চলছে, এখনকার ক্ষমতাসীনদের সময়ে যেমন এটা দেখা যাচ্ছে, তেমনি এর আগে ক্ষমতায় থাকা দলের পক্ষেও তাঁবেদারি ছাত্র রাজনীতির এই ন্যক্কারজনক ভূমিকা আমরা দেখেছি। এ অবস্থায় ২৮ বছর পর ডাকসু নির্বাচনকে যত বড় করে দেখা হচ্ছে, আমি কিন্তু ততটা আশাবাদী নই মোটেই। আমার বরং ডাকসু নিয়ে উল্টো আশঙ্কা আছে।  মাঝখানে কয়েকটা দশক গেল, আমরা কিন্তু তেমনভাবে অনির্দিষ্টকালের জন্য বিশ্ববিদ্যালয় বন্ধ হতে দেখিনি। একটা শব্দ ছিল ‘সাইনে ডাই’ (sine die) , এর মানে হলো অনির্দিষ্টকালের জন্য বন্ধ ঘোষণা করা। এখন কিন্তু তেমন পরিস্থিতি বিশ্ববিদ্যালয়ে দেখা যাচ্ছে না। কিন্তু ডাকসু নির্বাচন হলে, যে নতুন ছাত্রনেতৃত্ব আসবে সেটা কিন্তু বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসনের সমান্তরাল একটা ক্ষমতা চর্চার জায়গায় চলে যাওয়ার, একটা দ্বৈত-প্রশাসনের অবস্থায় চলে যাওয়ার আশঙ্কা তৈরি করতে পারে। যেহেতু এরা নির্বাচিত হয়ে আসবে ফলে এখনকার ছাত্ররাজনীতির মাস্তানির চেয়ে তারা বরং একটা ‘বৈধ মাস্তানির’ জায়গায় চলে যাওয়ার আশঙ্কা আছে।  সেরকমটা হলে আবাসিক হলগুলো থেকে শুরু করে ক্যাম্পাসে এরকম ম্যান্ডেট পাওয়া বৈধ মাস্তানির চর্চা এখনকার চেয়ে আরও ভয়ঙ্কর পরিস্থিতি তৈরি করতে পারে। এমনকি তখন তারা বিশ্ববিদ্যালয়ের একাডেমিক কার্যক্রমও বাধাগ্রস্ত করতে পারে। বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষা-সংস্কৃতি-পরিবেশের প্রশ্নে এটা আমার কাছে খুবই একটা ভয়ের জায়গা হিসেবে কাজ করে। গত দুই-আড়াই দশকে বড় বড় ছাত্রসংগঠনগুলোর কাউকেই আমরা শিক্ষাসংশ্লিষ্ট, শিক্ষার্থীদের অধিকার সংশ্লিষ্ট, আবাসন সমস্যা, বা গ্রন্থাগারের সমস্যা কিংবা ছাত্রছাত্রীদের কোনো সাধারণ সুবিধা-অসুবিধার প্রশ্নে কোনো কর্মসূচি নিতে দেখি নাই। কাজেই নির্বাচিত হয়ে আসলেই যে তারা ছাত্রঅধিকার নিয়ে কথা বলবে এমনটা ভাবার কোনো কারণ বা কোনো নমুনাও কিন্তু আমাদের সামনে নেই। প্রগতিশীল ধারার কয়েকটি ছাত্র সংগঠনের মুষ্টিমেয় কিছু ছেলেমেয়ে হয়তো বিভিন্ন সময়ে এসব নিয়ে কথা বলার চেষ্টা করেছে। কিন্তু তখনো কিন্তু এরা হয় নীরব থেকেছে নয়তো উল্টো বিরোধিতা করেছে, উল্টো আন্দোলনকারীদের ওপর চড়াও হয়েছে। হলে হলে হিটলারের গেস্টাপো বাহিনীর মতো এদের নিজস্ব ক্যাডার বাহিনী আছে। সাধারণ শিক্ষার্থীদের এরা সারা রাত গেস্টরুমে আটকে রাখে গণরুমে নির্যাতন চালায়। এই নেতা-কর্মীদের নিজস্ব স্টাইলের প্রটোকল আছে, সাধারণ কর্মীদের এদের স্যালুট দিতে হয়, এদের কথায় উঠবোস করতে হয়, দাঁড়িয়ে থাকতে হয়, মিছিলে যেতে হয়। এ অবস্থায় আমার কিছু প্রশ্ন, আজ যে নির্বাচন হতে যাচ্ছে :

এক : একাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন অনুষ্ঠিত হতে দেখলাম, ডাকসু নির্বাচনও কী সেইরকম হবে? দুই. এখানে যে প্রশাসন নির্বাচনের দায়িত্বে আছে তারাও একপক্ষীয়, তারাও ক্ষমতাসীনদের আনুগত্যের রাজনীতিই করেন। যেসব শিক্ষক বিশ্ববিদ্যায়ল প্রশাসন চালান তাদের ওপরও কিন্তু সাধারণ শিক্ষার্থী কিংবা শিক্ষকদের কোনো আস্থা নেই। জাতীয় নির্বাচনের ক্ষেত্রে নির্বাচন কমিশন যেমন প্রশ্নবিদ্ধ, বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্র সংসদ নির্বাচনের কর্তৃপক্ষও কিন্তু একইরকম প্রশ্নবিদ্ধ। তারা কি আজ গ্রহণযোগ্য নির্বাচন ডেলিভারি দিতে পারবে? তিন. ছাত্ররাজনীতির কাঠামোগত এবং গুণগত পরিবর্তন ছাড়া কেবল ছাত্রসংসদ নির্বাচনের মধ্য দিয়ে কোনো যুগান্তকারী পরিবর্তন কি সম্ভব? চার. বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন, রাজনৈতিক দল এবং ছাত্রসংগঠনগুলোকে এটা বুঝতে কতটা সম্ভব যে, একটা পরাধীন দেশের ছাত্ররাজনীতি আর একটা স্বাধীন দেশের ছাত্ররাজনীতির ভূমিকা আর দায়িত্ব কি একরকম? আমি মনে করি, আজকের ছাত্ররাজনীতি হতে হবে পুরোপুরি শিক্ষাব্যবস্থাকেন্দ্রিক, শিক্ষার্থীদের অধিকার, শিক্ষা-গবেষণা সংক্রান্ত দাবি-দাওয়া, ক্যাম্পাসের পরিবেশ-সংস্কৃতি ইত্যাদিকে কেন্দ্র করে।  ক্ষমতায় বা ক্ষমতার বাইরে থাকা রাজনৈতিক দলের লেজুড়বৃত্তি ছাত্ররা করবে না। ছাত্রসংগঠনগুলোকে কাঠামোগতভাবে এবং অনুশীলনের জায়গা থেকে স্বাধীন থাকতে দিতে হবে। তাহলেই আজকের তরুণ প্রজন্ম নিজেদের মেধার বিকাশ ঘটাতে পারবে এবং শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানগুলোতেও তখন ছাত্ররাজনীতি ইতিবাচক ভূমিকা রাখতে পারবে। ছাত্ররাজনীতির কাঠামোগত ও গুণগত এমন পরিবর্তন ছাড়া ‘ডাকসুর সোনার হরিণ’ আমাদের কিছুই দিতে পারবে না। রবীন্দ্রনাথ বলেছিলেন, দুধ বিষাক্ত হলে সেই দুধ থেকে যে মাখন ছেনে নেওয়া হবে তা আরও বিষাক্ত হবে।  এখন যে ছাত্র রাজনীতি আমরা দেখছি, সেখানে ছাত্র রাজনীতির নব্বই ভাগই যে প্রক্রিয়ায় চলছে, সেটা বিষাক্ত হয়ে গেছে। ফলে এই ছাত্র রাজনীতি  থেকে আসা ছাত্র নেতৃত্ব বা বেছে নেওয়া ডাকসু নেতৃত্বও ‘বিষাক্ত’ হয়ে উঠতে করি।  কাজেই ডাকসু নিয়ে উচ্চাশা দেখা যাচ্ছে তার মধ্যে আবেগতাড়িত বিষয় আছে, অতিশয়োক্তি আছে। ডাকসু সম্পর্কে আমাদের ধারণার মধ্যেই যতটা না সত্য আছে তারচেয়ে বেশি মিথ আছে, একটা বিশ্লেষণহীন ঢালাও ধারণায় আচ্ছন্ন হয়ে থাকার ব্যাপার আছে। ফলে ডাকসু নির্বাচন নিয়ে নির্মোহ হয়ে ভাবনা চিন্তা করা প্রয়োজন যে, আমরা আসলে এখান থেকে কী প্রত্যাশা করছি বা কী প্রত্যাশা করব।

রোবায়েত ফেরদৌস : অধ্যাপক, গণযোযোগ ও সাংবাদিকতা বিভাগ, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়। [email protected]

এই বিভাগের আরও খবর
সেনাপ্রধানের সঙ্গে ইইউ রাষ্ট্রদূতের সৌজন্য সাক্ষাৎ
সেনাপ্রধানের সঙ্গে ইইউ রাষ্ট্রদূতের সৌজন্য সাক্ষাৎ
দ্বিতীয় দিনেও নির্বাচন অফিসে অবস্থান ধর্মঘট
দ্বিতীয় দিনেও নির্বাচন অফিসে অবস্থান ধর্মঘট
ভোট দিতে পারবেন না শেখ হাসিনাসহ পরিবারের কেউ
ভোট দিতে পারবেন না শেখ হাসিনাসহ পরিবারের কেউ
এলডিসি ইস্যুতে সময়সীমা বেঁধে দিয়ে জাতিসংঘের চিঠি
এলডিসি ইস্যুতে সময়সীমা বেঁধে দিয়ে জাতিসংঘের চিঠি
ব্যাংক ৩০০ কোটি টাকা পর্যন্ত ঋণ পুনঃতফসিল করতে পারবে
ব্যাংক ৩০০ কোটি টাকা পর্যন্ত ঋণ পুনঃতফসিল করতে পারবে
অভিন্ন দাবিতে জামায়াতসহ সাত দলের বিক্ষোভ আজ
অভিন্ন দাবিতে জামায়াতসহ সাত দলের বিক্ষোভ আজ
ইতিহাসে কোনো দিন এরকম কাজ হয়নি
ইতিহাসে কোনো দিন এরকম কাজ হয়নি
নির্বাচনে অনীহা থেকেই তাদের কর্মসূচি
নির্বাচনে অনীহা থেকেই তাদের কর্মসূচি
সব প্রকল্পের টেন্ডার হবে অনলাইনে
সব প্রকল্পের টেন্ডার হবে অনলাইনে
বাংলাদেশ থেকে সস্তায় ইলিশ গেল ভারতে!
বাংলাদেশ থেকে সস্তায় ইলিশ গেল ভারতে!
দুর্গাপূজা ঘিরে অপচেষ্টার বিরুদ্ধে সতর্ক থাকুন
দুর্গাপূজা ঘিরে অপচেষ্টার বিরুদ্ধে সতর্ক থাকুন
শহীদদের বিতর্কিত করার চেষ্টার অভিযোগে প্রথম আলোয় আগুন
শহীদদের বিতর্কিত করার চেষ্টার অভিযোগে প্রথম আলোয় আগুন
সর্বশেষ খবর
অস্ট্রেলিয়া সিরিজে নেই স্যান্টনার, দায়িত্বে ব্রেসওয়েল
অস্ট্রেলিয়া সিরিজে নেই স্যান্টনার, দায়িত্বে ব্রেসওয়েল

এই মাত্র | মাঠে ময়দানে

ফেসবুকে কেউ আপনাকে ব্লক করেছে কিনা যেভাবে বুঝবেন
ফেসবুকে কেউ আপনাকে ব্লক করেছে কিনা যেভাবে বুঝবেন

১১ মিনিট আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

এশিয়া কাপে আবারও মুখোমুখি হচ্ছে ভারত-পাকিস্তান
এশিয়া কাপে আবারও মুখোমুখি হচ্ছে ভারত-পাকিস্তান

১২ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

আজ রাজধানীতে জামায়াতসহ ৭ দলের বিক্ষোভ
আজ রাজধানীতে জামায়াতসহ ৭ দলের বিক্ষোভ

২৩ মিনিট আগে | রাজনীতি

কাজের ফাঁকে ঘুম আসে? জানুন মুক্তির উপায়
কাজের ফাঁকে ঘুম আসে? জানুন মুক্তির উপায়

২৯ মিনিট আগে | জীবন ধারা

নতুন অ্যালবামে প্রকাশ করে যুক্তরাষ্ট্রে যাবে অর্থহীন
নতুন অ্যালবামে প্রকাশ করে যুক্তরাষ্ট্রে যাবে অর্থহীন

৩৪ মিনিট আগে | শোবিজ

শেষ মুহূর্তের নাটকীয় গোলে অ্যাতলেটিকোকে হারাল লিভারপুল
শেষ মুহূর্তের নাটকীয় গোলে অ্যাতলেটিকোকে হারাল লিভারপুল

৩৭ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

কেইনের জোড়া গোলে চেলসিকে হারাল বায়ার্ন
কেইনের জোড়া গোলে চেলসিকে হারাল বায়ার্ন

৫২ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

রাজধানীতে বহুতল ভবনের ছাদ থেকে পড়ে বৃদ্ধ নিহত
রাজধানীতে বহুতল ভবনের ছাদ থেকে পড়ে বৃদ্ধ নিহত

৫৭ মিনিট আগে | নগর জীবন

রাজধানী ঢাকায় আজ যেসব কর্মসূচি
রাজধানী ঢাকায় আজ যেসব কর্মসূচি

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আজ মুখোমুখি শ্রীলংকা-আফগানিস্তান, যে সমীকরণের সামনে টাইগাররা
আজ মুখোমুখি শ্রীলংকা-আফগানিস্তান, যে সমীকরণের সামনে টাইগাররা

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

যুক্তরাষ্ট্রে বন্দুকধারীর গুলিতে ৩ পুলিশ কর্মকর্তা নিহত
যুক্তরাষ্ট্রে বন্দুকধারীর গুলিতে ৩ পুলিশ কর্মকর্তা নিহত

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সারাদেশে বজ্রবৃষ্টির আভাস
সারাদেশে বজ্রবৃষ্টির আভাস

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পাঁচ ব্যাংক মার্জারের খবরে হতাশা-উদ্বেগ
পাঁচ ব্যাংক মার্জারের খবরে হতাশা-উদ্বেগ

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ছড়িয়ে পড়ছে নতুন নতুন মাদকদ্রব্য
ছড়িয়ে পড়ছে নতুন নতুন মাদকদ্রব্য

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রাণের স্পন্দনে জেগে উঠুক দেশের ফুটবল
প্রাণের স্পন্দনে জেগে উঠুক দেশের ফুটবল

১ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

ইসলামী রাজনীতির প্রধান উৎস আল-কোরআন
ইসলামী রাজনীতির প্রধান উৎস আল-কোরআন

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

নারায়ণগঞ্জে ইউপি চেয়ারম্যান ডালিম গ্রেফতার
নারায়ণগঞ্জে ইউপি চেয়ারম্যান ডালিম গ্রেফতার

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

টঙ্গীতে শিশু খাদ্য উৎপাদন কারখানায় অভিযান, জরিমানা
টঙ্গীতে শিশু খাদ্য উৎপাদন কারখানায় অভিযান, জরিমানা

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চকরিয়ায় অপহরণ চক্রের সদস্য অস্ত্রসহ আটক, নারী উদ্ধার
চকরিয়ায় অপহরণ চক্রের সদস্য অস্ত্রসহ আটক, নারী উদ্ধার

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রাইভেটকারের গ্যাস সিলিন্ডারে মিলল ইয়াবা, আটক ২
প্রাইভেটকারের গ্যাস সিলিন্ডারে মিলল ইয়াবা, আটক ২

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ট্রাম্প প্রশাসনের বিরুদ্ধে মামলা ক্যালিফোর্নিয়া বিশ্ববিদ্যালয়ের
ট্রাম্প প্রশাসনের বিরুদ্ধে মামলা ক্যালিফোর্নিয়া বিশ্ববিদ্যালয়ের

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৭ দফা দাবিতে শাবি ছাত্রদলের স্মারকলিপি
৭ দফা দাবিতে শাবি ছাত্রদলের স্মারকলিপি

৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

জিহ্বার জন্য দায়বদ্ধ হোন
জিহ্বার জন্য দায়বদ্ধ হোন

৬ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

আমিরাতকে হারিয়ে শেষ চারে ভারতের সঙ্গী পাকিস্তান
আমিরাতকে হারিয়ে শেষ চারে ভারতের সঙ্গী পাকিস্তান

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সেনাপ্রধানের সঙ্গে ইইউ রাষ্ট্রদূতের সৌজন্য সাক্ষাৎ
সেনাপ্রধানের সঙ্গে ইইউ রাষ্ট্রদূতের সৌজন্য সাক্ষাৎ

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৮ সেপ্টেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৮ সেপ্টেম্বর)

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ব্রিটেনে ট্রাম্পকে রাজকীয় সংবর্ধনা
ব্রিটেনে ট্রাম্পকে রাজকীয় সংবর্ধনা

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১ কাপ কফির দাম ৮৩ হাজার টাকা!
১ কাপ কফির দাম ৮৩ হাজার টাকা!

৮ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

সমুদ্রে মিলেছে আট ধরনের ভারী খনিজ
সমুদ্রে মিলেছে আট ধরনের ভারী খনিজ

৮ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

সর্বাধিক পঠিত
টানা ৪ দিনের ছুটি পাচ্ছেন সরকারি চাকরিজীবীরা
টানা ৪ দিনের ছুটি পাচ্ছেন সরকারি চাকরিজীবীরা

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দোহায় হামলা চালানোয় নেতানিয়াহুকে শাস্তি পেতেই হবে, হুঁশিয়ারি কাতারের
দোহায় হামলা চালানোয় নেতানিয়াহুকে শাস্তি পেতেই হবে, হুঁশিয়ারি কাতারের

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতে গণবিক্ষোভের শঙ্কা, ১৯৭৪ পরবর্তী আন্দোলন নিয়ে গবেষণার নির্দেশ
ভারতে গণবিক্ষোভের শঙ্কা, ১৯৭৪ পরবর্তী আন্দোলন নিয়ে গবেষণার নির্দেশ

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান প্রধানদের জন্য মাউশির নতুন নির্দেশনা
শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান প্রধানদের জন্য মাউশির নতুন নির্দেশনা

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সমুদ্রে মিলেছে আট ধরনের ভারী খনিজ
সমুদ্রে মিলেছে আট ধরনের ভারী খনিজ

৮ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

‘পিআর ইস্যুতে আলোচনার টেবিল রেখে রাজপথে যাওয়া স্ববিরোধিতা’
‘পিআর ইস্যুতে আলোচনার টেবিল রেখে রাজপথে যাওয়া স্ববিরোধিতা’

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অস্ট্রেলীয় সাংবাদিকের যে প্রশ্নে চটে গেলেন ট্রাম্প (ভিডিও)
অস্ট্রেলীয় সাংবাদিকের যে প্রশ্নে চটে গেলেন ট্রাম্প (ভিডিও)

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রমজানের আগেই নির্বাচন হবে : প্রধান উপদেষ্টা
রমজানের আগেই নির্বাচন হবে : প্রধান উপদেষ্টা

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এখন আন্দোলন ডাকার মানে হলো আলোচনার টেবিলকে অসম্মান করা
এখন আন্দোলন ডাকার মানে হলো আলোচনার টেবিলকে অসম্মান করা

১৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

র‌্যাংকিংয়েও আফগানদের টপকে গেল টাইগাররা
র‌্যাংকিংয়েও আফগানদের টপকে গেল টাইগাররা

১৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মেট্রোরেল স্টেশনে দোকান ভাড়ার বিষয়ে নতুন বার্তা
মেট্রোরেল স্টেশনে দোকান ভাড়ার বিষয়ে নতুন বার্তা

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শৈশবের ‘আলিয়া’কে জড়িয়ে ধরলেন বর্তমানের আলিয়া!
শৈশবের ‘আলিয়া’কে জড়িয়ে ধরলেন বর্তমানের আলিয়া!

২০ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

শ্রীলঙ্কা জিতলে বাঁচবে স্বপ্ন, হারলে কঠিন সমীকরণ বাংলাদেশের
শ্রীলঙ্কা জিতলে বাঁচবে স্বপ্ন, হারলে কঠিন সমীকরণ বাংলাদেশের

১৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শেখ হাসিনা ও তার পরিবারের কেউ ভোট দিতে পারবেন না
শেখ হাসিনা ও তার পরিবারের কেউ ভোট দিতে পারবেন না

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ন্যাটোর আদলে আরব-ইসলামিক জোট তৈরির সম্ভাবনা, আতঙ্কিত ভারত?
ন্যাটোর আদলে আরব-ইসলামিক জোট তৈরির সম্ভাবনা, আতঙ্কিত ভারত?

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মানবপাচারের অভিনব কৌশল: ফুটবল টিম সেজে জাপানে পাড়ি!
মানবপাচারের অভিনব কৌশল: ফুটবল টিম সেজে জাপানে পাড়ি!

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জবি উপাচার্যসহ পুরো প্রশাসনের পদত্যাগের দাবিতে বিক্ষোভ শিক্ষার্থীদের
জবি উপাচার্যসহ পুরো প্রশাসনের পদত্যাগের দাবিতে বিক্ষোভ শিক্ষার্থীদের

১৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

অ্যাডিশনাল ডিআইজি জালাল উদ্দিন আহমেদের মৃত্যু
অ্যাডিশনাল ডিআইজি জালাল উদ্দিন আহমেদের মৃত্যু

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েলের ওপর নিষেধাজ্ঞার প্রস্তাব ইউরোপিয়ান ইউনিয়নের
ইসরায়েলের ওপর নিষেধাজ্ঞার প্রস্তাব ইউরোপিয়ান ইউনিয়নের

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জুনিয়র বৃত্তি পরীক্ষা শুরু ২১ ডিসেম্বর
জুনিয়র বৃত্তি পরীক্ষা শুরু ২১ ডিসেম্বর

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতে গেল ৩৭.৪৬ মেট্রিক টন ইলিশের প্রথম চালান
ভারতে গেল ৩৭.৪৬ মেট্রিক টন ইলিশের প্রথম চালান

২৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বাংলাদেশে ফ্রান্স ভিসাসেবা চালু ভিএফএস গ্লোবালের
বাংলাদেশে ফ্রান্স ভিসাসেবা চালু ভিএফএস গ্লোবালের

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভাঙ্গা থানায় ভাঙচুরের ঘটনায় নিক্সন চৌধুরীসহ ২৯ জনের নামে মামলা
ভাঙ্গা থানায় ভাঙচুরের ঘটনায় নিক্সন চৌধুরীসহ ২৯ জনের নামে মামলা

১৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গাজা শহরে বৃষ্টির মতো গোলাবর্ষণ চলছে, প্রাণ বাঁচাতে দক্ষিণে ছুটছে ফিলিস্থিনিরা
গাজা শহরে বৃষ্টির মতো গোলাবর্ষণ চলছে, প্রাণ বাঁচাতে দক্ষিণে ছুটছে ফিলিস্থিনিরা

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সারা দেশে টানা বৃষ্টির পূর্বাভাস, বাড়বে তাপমাত্রা
সারা দেশে টানা বৃষ্টির পূর্বাভাস, বাড়বে তাপমাত্রা

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চার দফা দাবিতে সাতরাস্তা মোড় অবরোধ, যান চলাচল বন্ধ
চার দফা দাবিতে সাতরাস্তা মোড় অবরোধ, যান চলাচল বন্ধ

২১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ইউক্রেনে প্রথমবারের মতো অস্ত্র বিক্রির অনুমোদন দিলেন ট্রাম্প
ইউক্রেনে প্রথমবারের মতো অস্ত্র বিক্রির অনুমোদন দিলেন ট্রাম্প

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ছয় মাসের মধ্যে সুষ্ঠু নির্বাচন করে দায়িত্ব থেকে মুক্তি চাই
ছয় মাসের মধ্যে সুষ্ঠু নির্বাচন করে দায়িত্ব থেকে মুক্তি চাই

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হাসিনার আরও দুটি লকার জব্দ
হাসিনার আরও দুটি লকার জব্দ

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাতারগুলের অবকাঠামো উন্নয়ন প্রয়োজন: আসিফ নজরুল
রাতারগুলের অবকাঠামো উন্নয়ন প্রয়োজন: আসিফ নজরুল

১৫ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

প্রিন্ট সর্বাধিক
টার্গেট এখন বিএনপি মাইনাস
টার্গেট এখন বিএনপি মাইনাস

সম্পাদকীয়

বাংলাদেশ থেকে সস্তায় ইলিশ গেল ভারতে!
বাংলাদেশ থেকে সস্তায় ইলিশ গেল ভারতে!

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

বিভাগের এক জেলায় পরীক্ষামূলক পিআর দিন
বিভাগের এক জেলায় পরীক্ষামূলক পিআর দিন

নগর জীবন

আবার দখল সড়ক
আবার দখল সড়ক

রকমারি নগর পরিক্রমা

বিএনপির মনোনয়ন চান চারজন
বিএনপির মনোনয়ন চান চারজন

নগর জীবন

মাঠে বিএনপি-জামায়াতের সঙ্গে অন্যরা
মাঠে বিএনপি-জামায়াতের সঙ্গে অন্যরা

নগর জীবন

আমলাতন্ত্রে আটকা রোবোটিক সার্জারি
আমলাতন্ত্রে আটকা রোবোটিক সার্জারি

পেছনের পৃষ্ঠা

পলাতক মালিকদের সম্পত্তি বিক্রি হচ্ছে
পলাতক মালিকদের সম্পত্তি বিক্রি হচ্ছে

নগর জীবন

রংপুরে ভাঙন, সিলেটে পানি বিপৎসীমার ওপরে
রংপুরে ভাঙন, সিলেটে পানি বিপৎসীমার ওপরে

পেছনের পৃষ্ঠা

বাঁশ এখন বাণিজ্যিক চাষের উদ্ভিদ
বাঁশ এখন বাণিজ্যিক চাষের উদ্ভিদ

পেছনের পৃষ্ঠা

শহীদদের বিতর্কিত করার চেষ্টার অভিযোগে প্রথম আলোয় আগুন
শহীদদের বিতর্কিত করার চেষ্টার অভিযোগে প্রথম আলোয় আগুন

প্রথম পৃষ্ঠা

যেখানেই সাধন সেখানেই দুর্নীতি
যেখানেই সাধন সেখানেই দুর্নীতি

প্রথম পৃষ্ঠা

বিক্ষোভ অবরোধ ভোগান্তি
বিক্ষোভ অবরোধ ভোগান্তি

প্রথম পৃষ্ঠা

সব প্রকল্পের টেন্ডার হবে অনলাইনে
সব প্রকল্পের টেন্ডার হবে অনলাইনে

প্রথম পৃষ্ঠা

ইতিহাসে কোনো দিন এরকম কাজ হয়নি
ইতিহাসে কোনো দিন এরকম কাজ হয়নি

প্রথম পৃষ্ঠা

অভিন্ন দাবিতে জামায়াতসহ সাত দলের বিক্ষোভ আজ
অভিন্ন দাবিতে জামায়াতসহ সাত দলের বিক্ষোভ আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

উদ্বোধনী দিনে মুখোমুখি কিংস-ফর্টিস
উদ্বোধনী দিনে মুখোমুখি কিংস-ফর্টিস

মাঠে ময়দানে

ভারতে পালানোর সময় সাবেক এমপির পিএস গ্রেপ্তার
ভারতে পালানোর সময় সাবেক এমপির পিএস গ্রেপ্তার

নগর জীবন

কিছু শক্তি নির্বাচন বিলম্ব করার চেষ্টায় : ড. ইউনূস
কিছু শক্তি নির্বাচন বিলম্ব করার চেষ্টায় : ড. ইউনূস

প্রথম পৃষ্ঠা

দেশের প্রধান সমস্যা দুর্নীতি
দেশের প্রধান সমস্যা দুর্নীতি

নগর জীবন

রাজনৈতিক সংকটে যুক্তরাষ্ট্র
রাজনৈতিক সংকটে যুক্তরাষ্ট্র

পূর্ব-পশ্চিম

পিআর পদ্ধতি হবে ধ্বংসাত্মক
পিআর পদ্ধতি হবে ধ্বংসাত্মক

নগর জীবন

এলডিসি ইস্যুতে সময়সীমা বেঁধে দিয়ে জাতিসংঘের চিঠি
এলডিসি ইস্যুতে সময়সীমা বেঁধে দিয়ে জাতিসংঘের চিঠি

প্রথম পৃষ্ঠা

অচলাবস্থা সৃষ্টি করতে পিআর পদ্ধতির দাবি
অচলাবস্থা সৃষ্টি করতে পিআর পদ্ধতির দাবি

নগর জীবন

রোগীর মৃত্যু নিয়ে হাসপাতালে তুলকালাম
রোগীর মৃত্যু নিয়ে হাসপাতালে তুলকালাম

পেছনের পৃষ্ঠা

সাত কলেজ নিয়ে বিশ্ববিদ্যালয় হলে সংকুচিত হবে শিক্ষার সুযোগ
সাত কলেজ নিয়ে বিশ্ববিদ্যালয় হলে সংকুচিত হবে শিক্ষার সুযোগ

নগর জীবন

রাকসুতে ম্যানুয়ালি ভোট গণনা চায় ছাত্রদল, বিপক্ষে শিবির
রাকসুতে ম্যানুয়ালি ভোট গণনা চায় ছাত্রদল, বিপক্ষে শিবির

পেছনের পৃষ্ঠা

দুর্গাপূজা ঘিরে অপচেষ্টার বিরুদ্ধে সতর্ক থাকুন
দুর্গাপূজা ঘিরে অপচেষ্টার বিরুদ্ধে সতর্ক থাকুন

প্রথম পৃষ্ঠা

দুর্গাপূজা ঘিরে যে কোনো হীন উদ্দেশ্য ব্যর্থ করে দিতে হবে
দুর্গাপূজা ঘিরে যে কোনো হীন উদ্দেশ্য ব্যর্থ করে দিতে হবে

নগর জীবন