শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, সোমবার, ১১ মার্চ, ২০১৯

ডাকসু ও ছাত্র রাজনীতির গুণগত বদল : কিছু সংশয়

রোবায়েত ফেরদৌস
প্রিন্ট ভার্সন
ডাকসু ও ছাত্র রাজনীতির গুণগত বদল : কিছু সংশয়

ছাত্র রাজনীতির বর্তমান বাস্তবতা হলো, যারা ক্ষমতাসীনদের তাঁবেদারির রাজনীতি করছে তারাই ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়সহ অন্য পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয়গুলোতে ছাত্র রাজনীতি নিয়ন্ত্রণ করছে, ক্যাম্পাসগুলোতে এবং ছাত্রছাত্রীদের আবাসিক হলগুলোতে আধিপত্য, দখলদারিত্ব বজায় রাখছে।  তারা দলীয় আনুগত্যের      রাজনীতি করছে এবং পেশিশক্তির চর্চা করছে। ছাত্র রাজনীতির নামে তারা ভয়ের সংস্কৃতি আর দখলদারিত্বের সংস্কৃতিকে মাঠ পর্যায়ে বিস্তারের হাতিয়ার হিসেবে ব্যবহৃত হচ্ছে। ছাত্র রাজনীতির এই ধারায় কিন্তু আমরা কোনোরকম আদর্শ কিংবা নৈতিকতার অনুশীলন কিংবা সেই  চেষ্টা কিছুই আমরা দেখছি না। সেই অর্থে চলমান ছাত্র রাজনীতির কোনো ন্যূনতম মানও কিন্তু দেখা যাচ্ছে না। বিশ্ববিদ্যালয়ের ভালো-মন্দ এবং শিক্ষা-গবেষণার প্রশ্নে কিন্তু এদের কোনো কর্মসূচি নেই।  এমনকি সাধারণ ছাত্র-ছাত্রীদের সুবিধা-অসুবিধার প্রশ্নেও তাদের কোনো নৈতিক অবস্থানও নেই। উল্টো আমরা বিভিন্ন সময়ে সাধারণ শিক্ষার্থীদের বিভিন্ন দাবি-দাওয়ার বিরুদ্ধে এমন ছাত্রসংগঠনগুলোর নেতা-কর্মীদের অবস্থান নিতে দেখেছি। সাধারণ শিক্ষার্থীরা যখন চাকরির কোটা সংস্কারের দাবিতে আন্দোলন করছিল, রাস্তায় দাঁড়িয়েছিল তখন এই ছাত্র রাজনীতির হোমড়া-চোমড়ারা তাদের বিরুদ্ধে ক্ষমতাসীনদের পেটোয়া বাহিনী, হেলমেট বাহিনী হয়ে কাজ করেছে। নিরাপদ সড়কের দাবিতে যখন স্কুল-কলেজের বাচ্চা-বাচ্চা ছেলেমেয়েরা রাজপথে আন্দোলন করছিল তখনো এদের আন্দোলনে নামা কিশোর-কিশোরীদের বিরুদ্ধে মারমুখী হতে দেখা গেছে।  এরকম চর্চাটা কিন্তু অনেক দিন ধরেই চলছে, এখনকার ক্ষমতাসীনদের সময়ে যেমন এটা দেখা যাচ্ছে, তেমনি এর আগে ক্ষমতায় থাকা দলের পক্ষেও তাঁবেদারি ছাত্র রাজনীতির এই ন্যক্কারজনক ভূমিকা আমরা দেখেছি। এ অবস্থায় ২৮ বছর পর ডাকসু নির্বাচনকে যত বড় করে দেখা হচ্ছে, আমি কিন্তু ততটা আশাবাদী নই মোটেই। আমার বরং ডাকসু নিয়ে উল্টো আশঙ্কা আছে।  মাঝখানে কয়েকটা দশক গেল, আমরা কিন্তু তেমনভাবে অনির্দিষ্টকালের জন্য বিশ্ববিদ্যালয় বন্ধ হতে দেখিনি। একটা শব্দ ছিল ‘সাইনে ডাই’ (sine die) , এর মানে হলো অনির্দিষ্টকালের জন্য বন্ধ ঘোষণা করা। এখন কিন্তু তেমন পরিস্থিতি বিশ্ববিদ্যালয়ে দেখা যাচ্ছে না। কিন্তু ডাকসু নির্বাচন হলে, যে নতুন ছাত্রনেতৃত্ব আসবে সেটা কিন্তু বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসনের সমান্তরাল একটা ক্ষমতা চর্চার জায়গায় চলে যাওয়ার, একটা দ্বৈত-প্রশাসনের অবস্থায় চলে যাওয়ার আশঙ্কা তৈরি করতে পারে। যেহেতু এরা নির্বাচিত হয়ে আসবে ফলে এখনকার ছাত্ররাজনীতির মাস্তানির চেয়ে তারা বরং একটা ‘বৈধ মাস্তানির’ জায়গায় চলে যাওয়ার আশঙ্কা আছে।  সেরকমটা হলে আবাসিক হলগুলো থেকে শুরু করে ক্যাম্পাসে এরকম ম্যান্ডেট পাওয়া বৈধ মাস্তানির চর্চা এখনকার চেয়ে আরও ভয়ঙ্কর পরিস্থিতি তৈরি করতে পারে। এমনকি তখন তারা বিশ্ববিদ্যালয়ের একাডেমিক কার্যক্রমও বাধাগ্রস্ত করতে পারে। বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষা-সংস্কৃতি-পরিবেশের প্রশ্নে এটা আমার কাছে খুবই একটা ভয়ের জায়গা হিসেবে কাজ করে। গত দুই-আড়াই দশকে বড় বড় ছাত্রসংগঠনগুলোর কাউকেই আমরা শিক্ষাসংশ্লিষ্ট, শিক্ষার্থীদের অধিকার সংশ্লিষ্ট, আবাসন সমস্যা, বা গ্রন্থাগারের সমস্যা কিংবা ছাত্রছাত্রীদের কোনো সাধারণ সুবিধা-অসুবিধার প্রশ্নে কোনো কর্মসূচি নিতে দেখি নাই। কাজেই নির্বাচিত হয়ে আসলেই যে তারা ছাত্রঅধিকার নিয়ে কথা বলবে এমনটা ভাবার কোনো কারণ বা কোনো নমুনাও কিন্তু আমাদের সামনে নেই। প্রগতিশীল ধারার কয়েকটি ছাত্র সংগঠনের মুষ্টিমেয় কিছু ছেলেমেয়ে হয়তো বিভিন্ন সময়ে এসব নিয়ে কথা বলার চেষ্টা করেছে। কিন্তু তখনো কিন্তু এরা হয় নীরব থেকেছে নয়তো উল্টো বিরোধিতা করেছে, উল্টো আন্দোলনকারীদের ওপর চড়াও হয়েছে। হলে হলে হিটলারের গেস্টাপো বাহিনীর মতো এদের নিজস্ব ক্যাডার বাহিনী আছে। সাধারণ শিক্ষার্থীদের এরা সারা রাত গেস্টরুমে আটকে রাখে গণরুমে নির্যাতন চালায়। এই নেতা-কর্মীদের নিজস্ব স্টাইলের প্রটোকল আছে, সাধারণ কর্মীদের এদের স্যালুট দিতে হয়, এদের কথায় উঠবোস করতে হয়, দাঁড়িয়ে থাকতে হয়, মিছিলে যেতে হয়। এ অবস্থায় আমার কিছু প্রশ্ন, আজ যে নির্বাচন হতে যাচ্ছে :

এক : একাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন অনুষ্ঠিত হতে দেখলাম, ডাকসু নির্বাচনও কী সেইরকম হবে? দুই. এখানে যে প্রশাসন নির্বাচনের দায়িত্বে আছে তারাও একপক্ষীয়, তারাও ক্ষমতাসীনদের আনুগত্যের রাজনীতিই করেন। যেসব শিক্ষক বিশ্ববিদ্যায়ল প্রশাসন চালান তাদের ওপরও কিন্তু সাধারণ শিক্ষার্থী কিংবা শিক্ষকদের কোনো আস্থা নেই। জাতীয় নির্বাচনের ক্ষেত্রে নির্বাচন কমিশন যেমন প্রশ্নবিদ্ধ, বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্র সংসদ নির্বাচনের কর্তৃপক্ষও কিন্তু একইরকম প্রশ্নবিদ্ধ। তারা কি আজ গ্রহণযোগ্য নির্বাচন ডেলিভারি দিতে পারবে? তিন. ছাত্ররাজনীতির কাঠামোগত এবং গুণগত পরিবর্তন ছাড়া কেবল ছাত্রসংসদ নির্বাচনের মধ্য দিয়ে কোনো যুগান্তকারী পরিবর্তন কি সম্ভব? চার. বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন, রাজনৈতিক দল এবং ছাত্রসংগঠনগুলোকে এটা বুঝতে কতটা সম্ভব যে, একটা পরাধীন দেশের ছাত্ররাজনীতি আর একটা স্বাধীন দেশের ছাত্ররাজনীতির ভূমিকা আর দায়িত্ব কি একরকম? আমি মনে করি, আজকের ছাত্ররাজনীতি হতে হবে পুরোপুরি শিক্ষাব্যবস্থাকেন্দ্রিক, শিক্ষার্থীদের অধিকার, শিক্ষা-গবেষণা সংক্রান্ত দাবি-দাওয়া, ক্যাম্পাসের পরিবেশ-সংস্কৃতি ইত্যাদিকে কেন্দ্র করে।  ক্ষমতায় বা ক্ষমতার বাইরে থাকা রাজনৈতিক দলের লেজুড়বৃত্তি ছাত্ররা করবে না। ছাত্রসংগঠনগুলোকে কাঠামোগতভাবে এবং অনুশীলনের জায়গা থেকে স্বাধীন থাকতে দিতে হবে। তাহলেই আজকের তরুণ প্রজন্ম নিজেদের মেধার বিকাশ ঘটাতে পারবে এবং শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানগুলোতেও তখন ছাত্ররাজনীতি ইতিবাচক ভূমিকা রাখতে পারবে। ছাত্ররাজনীতির কাঠামোগত ও গুণগত এমন পরিবর্তন ছাড়া ‘ডাকসুর সোনার হরিণ’ আমাদের কিছুই দিতে পারবে না। রবীন্দ্রনাথ বলেছিলেন, দুধ বিষাক্ত হলে সেই দুধ থেকে যে মাখন ছেনে নেওয়া হবে তা আরও বিষাক্ত হবে।  এখন যে ছাত্র রাজনীতি আমরা দেখছি, সেখানে ছাত্র রাজনীতির নব্বই ভাগই যে প্রক্রিয়ায় চলছে, সেটা বিষাক্ত হয়ে গেছে। ফলে এই ছাত্র রাজনীতি  থেকে আসা ছাত্র নেতৃত্ব বা বেছে নেওয়া ডাকসু নেতৃত্বও ‘বিষাক্ত’ হয়ে উঠতে করি।  কাজেই ডাকসু নিয়ে উচ্চাশা দেখা যাচ্ছে তার মধ্যে আবেগতাড়িত বিষয় আছে, অতিশয়োক্তি আছে। ডাকসু সম্পর্কে আমাদের ধারণার মধ্যেই যতটা না সত্য আছে তারচেয়ে বেশি মিথ আছে, একটা বিশ্লেষণহীন ঢালাও ধারণায় আচ্ছন্ন হয়ে থাকার ব্যাপার আছে। ফলে ডাকসু নির্বাচন নিয়ে নির্মোহ হয়ে ভাবনা চিন্তা করা প্রয়োজন যে, আমরা আসলে এখান থেকে কী প্রত্যাশা করছি বা কী প্রত্যাশা করব।

রোবায়েত ফেরদৌস : অধ্যাপক, গণযোযোগ ও সাংবাদিকতা বিভাগ, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়। [email protected]

এই বিভাগের আরও খবর
ছুটির ঘোষণা
ছুটির ঘোষণা
পুলিশকে জনবান্ধব করতে সংস্কারের বিকল্প নেই
পুলিশকে জনবান্ধব করতে সংস্কারের বিকল্প নেই
দেড় বছরে ১ লাখ ১৮ হাজার রোহিঙ্গা পালিয়ে এসেছে
দেড় বছরে ১ লাখ ১৮ হাজার রোহিঙ্গা পালিয়ে এসেছে
এখনো মর্গে নামপরিচয়হীন ছয় শহীদ
এখনো মর্গে নামপরিচয়হীন ছয় শহীদ
যে প্রক্রিয়ায় ক্ষমা করতে পারবেন রাষ্ট্রপতি
যে প্রক্রিয়ায় ক্ষমা করতে পারবেন রাষ্ট্রপতি
বরদাশত নয় ইসলামবিরোধী কার্যকলাপ
বরদাশত নয় ইসলামবিরোধী কার্যকলাপ
মব সন্ত্রাস কোনোভাবেই গ্রহণযোগ্য নয়
মব সন্ত্রাস কোনোভাবেই গ্রহণযোগ্য নয়
ইরানের সঙ্গে দ্রুত আলোচনা চাই
ইরানের সঙ্গে দ্রুত আলোচনা চাই
১৬৭ স্থানে সমাবেশ ট্রাম্পের বিরুদ্ধে
১৬৭ স্থানে সমাবেশ ট্রাম্পের বিরুদ্ধে
বাংলা ব্লকেডের ঘোষণা
বাংলা ব্লকেডের ঘোষণা
এবার যেনতেন নির্বাচন মেনে নেওয়া হবে না
এবার যেনতেন নির্বাচন মেনে নেওয়া হবে না
আজ পবিত্র আশুরা
আজ পবিত্র আশুরা
সর্বশেষ খবর
মাস্কের নতুন দলকে ‘হাস্যকর’ বললেন ট্রাম্প
মাস্কের নতুন দলকে ‘হাস্যকর’ বললেন ট্রাম্প

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজায় ইসরায়েলি হামলায় নিহত ৮২
গাজায় ইসরায়েলি হামলায় নিহত ৮২

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইয়েমেনের বিভিন্ন স্থাপনায় ইসরায়েলের ২০ হামলা
ইয়েমেনের বিভিন্ন স্থাপনায় ইসরায়েলের ২০ হামলা

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাঁচ তুর্কি সেনা নিহত
পাঁচ তুর্কি সেনা নিহত

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এবারের ব্রিকস সম্মেলনে নেই জিনপিং, পুতিন ভার্চুয়ালে
এবারের ব্রিকস সম্মেলনে নেই জিনপিং, পুতিন ভার্চুয়ালে

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রত্যাশার চেয়েও দ্রুতগতিতে কেন গলছে হিমালয়ের হিমবাহ?
প্রত্যাশার চেয়েও দ্রুতগতিতে কেন গলছে হিমালয়ের হিমবাহ?

৫ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

টেক্সাসে বন্যায় মৃতের সংখ্যা বেড়ে ৬৮
টেক্সাসে বন্যায় মৃতের সংখ্যা বেড়ে ৬৮

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অর্থনীতি চাঙা করতে নাগরিকদের প্রণোদনা দিচ্ছে দক্ষিণ কোরিয়া
অর্থনীতি চাঙা করতে নাগরিকদের প্রণোদনা দিচ্ছে দক্ষিণ কোরিয়া

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘ধামাকা শপিং’য়ের চেয়ারম্যান এম আলী কারাগারে
‘ধামাকা শপিং’য়ের চেয়ারম্যান এম আলী কারাগারে

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সুষ্ঠু নির্বাচনের মাধ্যমে সরকার গঠনের জন্য আমরা রক্ত দিয়েছি : ফারুক
সুষ্ঠু নির্বাচনের মাধ্যমে সরকার গঠনের জন্য আমরা রক্ত দিয়েছি : ফারুক

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

৩৫০০ বছরের পুরনো শহরের সন্ধান পেলেন প্রত্নতাত্ত্বিকরা
৩৫০০ বছরের পুরনো শহরের সন্ধান পেলেন প্রত্নতাত্ত্বিকরা

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এজবাস্টনে জয় তুলে নিয়ে সিরিজে সমতায় ফিরল ভারত
এজবাস্টনে জয় তুলে নিয়ে সিরিজে সমতায় ফিরল ভারত

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সাউথ এশিয়ান কারাতে চ্যাম্পিয়নশিপে তাইমের স্বর্ণ জয়
সাউথ এশিয়ান কারাতে চ্যাম্পিয়নশিপে তাইমের স্বর্ণ জয়

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ক্ষেপণাস্ত্র হামলার পর ইসরায়েরি বিমানবন্দরে ফ্লাইট বাতিল
ক্ষেপণাস্ত্র হামলার পর ইসরায়েরি বিমানবন্দরে ফ্লাইট বাতিল

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফেসবুকে ‘মরা ছাড়া কোনো গতি নেই’ লিখে যুবকের আত্মহত্যা
ফেসবুকে ‘মরা ছাড়া কোনো গতি নেই’ লিখে যুবকের আত্মহত্যা

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গ্লোবাল সুপার লিগে দল পেলেন সাকিব
গ্লোবাল সুপার লিগে দল পেলেন সাকিব

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

‘একটি পক্ষ দেশে বিশৃঙ্খলা সৃষ্টির চেষ্টা করছে’
‘একটি পক্ষ দেশে বিশৃঙ্খলা সৃষ্টির চেষ্টা করছে’

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মাহমুদুর রহমানের মায়ের মৃত্যুতে তারেক রহমানের শোক
মাহমুদুর রহমানের মায়ের মৃত্যুতে তারেক রহমানের শোক

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পাকিস্তানের সঙ্গে সংঘাতে ভারতের ২৫০ সেনা নিহত, দাবি সামা টিভির
পাকিস্তানের সঙ্গে সংঘাতে ভারতের ২৫০ সেনা নিহত, দাবি সামা টিভির

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গলাচিপায় শিক্ষার্থীদের নিয়ে প্রাথমিক চিকিৎসা বিষয়ক কর্মশালা
গলাচিপায় শিক্ষার্থীদের নিয়ে প্রাথমিক চিকিৎসা বিষয়ক কর্মশালা

৮ ঘণ্টা আগে | হেলথ কর্নার

নোয়াখালীতে বিএনপির বিক্ষোভ সমাবেশ
নোয়াখালীতে বিএনপির বিক্ষোভ সমাবেশ

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আমরা জুলাই সনদ ও ঘোষণাপত্র আদায় করে ছাড়ব : নাহিদ
আমরা জুলাই সনদ ও ঘোষণাপত্র আদায় করে ছাড়ব : নাহিদ

৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

অটোরিকশার ধাক্কায় মোটরসাইকেল আরোহীর মৃত্যু
অটোরিকশার ধাক্কায় মোটরসাইকেল আরোহীর মৃত্যু

৯ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

সাংবাদিকদের হুমকি দিলেন হাসনাত আব্দুল্লাহ
সাংবাদিকদের হুমকি দিলেন হাসনাত আব্দুল্লাহ

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জার্মানির বার্লিনে একক নৃত্যানুষ্ঠান
জার্মানির বার্লিনে একক নৃত্যানুষ্ঠান

৯ ঘণ্টা আগে | পরবাস

করাচিতে ভবন ধসে নিহত ২৭, শেষ হয়েছে উদ্ধার অভিযান
করাচিতে ভবন ধসে নিহত ২৭, শেষ হয়েছে উদ্ধার অভিযান

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকা পেঁপে খাওয়ার উপকারিতা
পাকা পেঁপে খাওয়ার উপকারিতা

৯ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

ঢাবি ক্যাম্পাসের দেয়ালজুড়ে ‌‘রহস্যময়’ গ্রাফিতি, পেছনের কাহিনী জানা গেল
ঢাবি ক্যাম্পাসের দেয়ালজুড়ে ‌‘রহস্যময়’ গ্রাফিতি, পেছনের কাহিনী জানা গেল

৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

একটি মহল বিএনপিকে নিয়ে অপপ্রচার করছে : প্রিন্স
একটি মহল বিএনপিকে নিয়ে অপপ্রচার করছে : প্রিন্স

৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ট্রাম্পের শুল্ক হুমকিতে ‘সহজে আপস নয়’ : জাপানের প্রধানমন্ত্রী
ট্রাম্পের শুল্ক হুমকিতে ‘সহজে আপস নয়’ : জাপানের প্রধানমন্ত্রী

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
রাজনীতিতে আত্মপ্রকাশ করলেন ইলন মাস্ক, দলের নাম ‘আমেরিকা পার্টি’
রাজনীতিতে আত্মপ্রকাশ করলেন ইলন মাস্ক, দলের নাম ‘আমেরিকা পার্টি’

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

স্ত্রীর সঙ্গে দ্বন্দ্ব, নিজের মুখপাত্রকে বরখাস্ত করলেন নেতানিয়াহু
স্ত্রীর সঙ্গে দ্বন্দ্ব, নিজের মুখপাত্রকে বরখাস্ত করলেন নেতানিয়াহু

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১০ম গ্রেডে উন্নীত হচ্ছেন প্রাথমিকের ৩০ হাজার প্রধান শিক্ষক
১০ম গ্রেডে উন্নীত হচ্ছেন প্রাথমিকের ৩০ হাজার প্রধান শিক্ষক

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েলে ব্যালিস্টিক ক্ষেপণাস্ত্র হামলা
ইসরায়েলে ব্যালিস্টিক ক্ষেপণাস্ত্র হামলা

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাঁচ সামরিক স্থাপনায় ক্ষয়ক্ষতির তথ্য গোপন করেছে ইসরায়েল: রিপোর্ট
পাঁচ সামরিক স্থাপনায় ক্ষয়ক্ষতির তথ্য গোপন করেছে ইসরায়েল: রিপোর্ট

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাংবাদিকদের হুমকি দিলেন হাসনাত আব্দুল্লাহ
সাংবাদিকদের হুমকি দিলেন হাসনাত আব্দুল্লাহ

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

হাসারাঙ্গার বিশ্বরেকর্ড
হাসারাঙ্গার বিশ্বরেকর্ড

১৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

একটি মহল বিএনপিকে সংস্কারবিরোধী দেখানোর অপচেষ্টা করছে : মির্জা ফখরুল
একটি মহল বিএনপিকে সংস্কারবিরোধী দেখানোর অপচেষ্টা করছে : মির্জা ফখরুল

১৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ট্রাম্পের গলফ ক্লাবের আকাশসীমা লঙ্ঘন, যুদ্ধবিমান দিয়ে তাড়া
ট্রাম্পের গলফ ক্লাবের আকাশসীমা লঙ্ঘন, যুদ্ধবিমান দিয়ে তাড়া

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শ্রীলঙ্কাকে হারিয়ে ওয়ানডে র‍্যাঙ্কিংয়ে বাংলাদেশের উন্নতি
শ্রীলঙ্কাকে হারিয়ে ওয়ানডে র‍্যাঙ্কিংয়ে বাংলাদেশের উন্নতি

১২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

'পিআর নিয়ে ঐকমত্য কমিশনে আনুষ্ঠানিক আলোচনা শুরুই হয়নি'
'পিআর নিয়ে ঐকমত্য কমিশনে আনুষ্ঠানিক আলোচনা শুরুই হয়নি'

১৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

যুদ্ধের পর প্রথমবার প্রকাশ্যে খামেনি
যুদ্ধের পর প্রথমবার প্রকাশ্যে খামেনি

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঢাবি ক্যাম্পাসের দেয়ালজুড়ে ‌‘রহস্যময়’ গ্রাফিতি, পেছনের কাহিনী জানা গেল
ঢাবি ক্যাম্পাসের দেয়ালজুড়ে ‌‘রহস্যময়’ গ্রাফিতি, পেছনের কাহিনী জানা গেল

৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ধর্ষণের শিকার হয়ে বিষ পান করা সেই কিশোরীকে বাঁচানো গেল না
ধর্ষণের শিকার হয়ে বিষ পান করা সেই কিশোরীকে বাঁচানো গেল না

১৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ক্লাব বিশ্বকাপে গোল্ডেন বুট জয়ের দৌড়ে যারা এগিয়ে
ক্লাব বিশ্বকাপে গোল্ডেন বুট জয়ের দৌড়ে যারা এগিয়ে

১৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

এআই দিয়ে তৈরি ভিডিও কীভাবে চিনবেন?
এআই দিয়ে তৈরি ভিডিও কীভাবে চিনবেন?

১৯ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

ভারতের বিমানবন্দরে আটকে থাকা ব্রিটিশ যুদ্ধবিমান সরিয়ে নেওয়া হচ্ছে
ভারতের বিমানবন্দরে আটকে থাকা ব্রিটিশ যুদ্ধবিমান সরিয়ে নেওয়া হচ্ছে

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

লাগামহীন লুটপাট আওয়ামী লীগ আমলের বড় নির্দেশক : উপদেষ্টা আসিফ
লাগামহীন লুটপাট আওয়ামী লীগ আমলের বড় নির্দেশক : উপদেষ্টা আসিফ

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ক্ষেপণাস্ত্র হামলার পর ইসরায়েরি বিমানবন্দরে ফ্লাইট বাতিল
ক্ষেপণাস্ত্র হামলার পর ইসরায়েরি বিমানবন্দরে ফ্লাইট বাতিল

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যেসব অপরাধে ৪ বছর পরীক্ষা দিতে পারবেন না শিক্ষার্থীরা
যেসব অপরাধে ৪ বছর পরীক্ষা দিতে পারবেন না শিক্ষার্থীরা

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চট্টগ্রামে বৈষম্যবিরোধী ছাত্রনেতার দুই কোটি টাকা চাঁদা দাবি
চট্টগ্রামে বৈষম্যবিরোধী ছাত্রনেতার দুই কোটি টাকা চাঁদা দাবি

২০ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

রাজধানীতে স্বামী-স্ত্রী পরিচয়ে বাসা ভাড়া নিয়ে তরুণীকে শ্বাসরোধে হত্যা
রাজধানীতে স্বামী-স্ত্রী পরিচয়ে বাসা ভাড়া নিয়ে তরুণীকে শ্বাসরোধে হত্যা

১৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

পাকিস্তানের সঙ্গে সংঘাতে ভারতের ২৫০ সেনা নিহত, দাবি সামা টিভির
পাকিস্তানের সঙ্গে সংঘাতে ভারতের ২৫০ সেনা নিহত, দাবি সামা টিভির

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নির্বাচনের কী দোষ হলো যে পেছাতে হবে, প্রশ্ন রিজভীর
নির্বাচনের কী দোষ হলো যে পেছাতে হবে, প্রশ্ন রিজভীর

১২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বন্ধুত্ব থেকে প্রেমের সফল পরিণতি
বন্ধুত্ব থেকে প্রেমের সফল পরিণতি

১১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

পিআর পদ্ধতি থাকা দেশগুলোতে স্থিতিশীল সরকার নেই : আলাল
পিআর পদ্ধতি থাকা দেশগুলোতে স্থিতিশীল সরকার নেই : আলাল

১৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৬ জুলাই)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৬ জুলাই)

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মেসির জোড়া গোলে দাপুটে জয় মায়ামির
মেসির জোড়া গোলে দাপুটে জয় মায়ামির

১৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

২৫ বছর পর পাকিস্তানে কার্যক্রম বন্ধ করলো মাইক্রোসফট
২৫ বছর পর পাকিস্তানে কার্যক্রম বন্ধ করলো মাইক্রোসফট

২১ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

আবারও ইয়েমেনি ক্ষেপণাস্ত্র হামলায় বন্ধ ইসরায়েলি বিমানবন্দর
আবারও ইয়েমেনি ক্ষেপণাস্ত্র হামলায় বন্ধ ইসরায়েলি বিমানবন্দর

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক