শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, রবিবার, ২১ এপ্রিল, ২০১৯ আপডেট:

শেয়ারবাজার বিপর্যয়ের যত কারণ

আলী রিয়াজ
প্রিন্ট ভার্সন
শেয়ারবাজার বিপর্যয়ের যত কারণ

পুঁজিবাজারে চরম ধস নেমেছে। ১৯৯৬ ও ২০১০ সালের চেয়েও এখন পরিস্থিতি আরও ভয়াবহ। এ বিপর্যয়ের যত কারণ তা উঠে এসেছে বাংলাদেশ প্রতিদিনের অনুসন্ধানে। প্রতিদিনের পক্ষে অনেকের সঙ্গে যোগাযোগ করা হলে ভয়াবহ পরিস্থিতির যে কারণগুলো এসেছে তার মধ্যে রয়েছেÑ একের পর এক দুর্বল কোম্পানির আইপিও, কোম্পানিগুলোর অযৌক্তিকভাবে কম ডিভিডেন্ড, তারল্য সংকট, দেশের সার্বিক অর্থনীতির নেতিবাচক ধারা, শেয়ারবাজার সিন্ডিকেট এবং চরম অব্যবস্থাপনা। গত কয়েক মাসের বাজার চিত্রে ফুটে উঠেছে বিপর্যয়ের করুণ চিত্র। চলতি বছরে ফেব্রুয়ারি থেকেই বাজার পরিস্থিতি অবনতির দিকে যেতে শুরু করে। প্রায় প্রতিদিন বাজার নামতে নামতে পরিস্থিতি ভয়াবহ হয়ে ওঠে মার্চের পর। গত ১৪ মার্চ ডিএসইর বাজার মূলধন ছিল ৪ লাখ ১৯ হাজার কোটি টাকা। সর্বশেষ তা ৩ লাখ ৯৫ হাজার কোটি টাকায় নেমে এসেছে। এ সময়ে ডিএসইর বাজার মূলধন প্রায় ২৫ হাজার কোটি টাকা কমেছে। একই সময়ে ডিএসইর মূল্যসূচক ৫ হাজার ৬৫৫ পয়েন্ট থেকে কমে ৫ হাজার ৩২১ পয়েন্টে দাঁড়িয়েছে। ডিএসইর সব কোম্পানির শেয়ারের দাম কমেছে

গড়ে ৫ শতাংশেরও বেশি। সর্বশেষ বিদায়ী সপ্তাহে চার কার্যদিবসে ডিএসইতে ১ হাজার ২৩২ কোটি ৬২ লাখ ৪ হাজার ৪৭১ টাকার লেনদেন হয়েছে। যা আগের সপ্তাহ থেকে ৪৪০ কোটি ৮৭ লাখ ২১ হাজার ২৮৪ টাকা বা ২৬.৩৪ শতাংশ কম। আগের সপ্তাহে লেনদেন হয়েছিল ১ হাজার ৬৭৩ কোটি ৪৯ লাখ ২৫ হাজার ৭৫৫ টাকা। নিয়ন্ত্রক সংস্থা বাংলাদেশ সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশন (বিএসইসি) তাদের দায়িত্ব সঠিকভাবে পালন করছে না বলেই বাজারের এ বিপর্যয় রোধ করা যাচ্ছে না বলে মনে করছেন বিশ্লেষকরা। তারা বলেছেন, গত কয়েক বছরে যেসব কোম্পানি বাজারে তালিকাভুক্ত হয়েছে তার বেশিরভাগই দুর্বল আর্থিক ভিত্তির। এসব কোম্পানি বাজারে আসার পর কোম্পানির পরিচালকরা শেয়ার বিক্রি করে চলে গেছেন। অনেক কোম্পানি এখন বন্ধ রয়েছে। দুর্বল ভিত্তির এই কোম্পানিগুলোকে বাছ-বিচার ছাড়াই ফেসভ্যালুর কয়েকগুণ বেশি প্রিমিয়ামসহ তালিকাভুক্তির অনুমোদন দেওয়া হয়েছে। ফলে বাজারে চাহিদার তুলনায় শেয়ার সরবরাহ বেশি হয়েছে। দ্বিতীয় কারণ হিসেবে দেখা গেছে, তালিকাভুক্ত কোম্পানিগুলো বছর শেষে ডিভিডেন্ড দিচ্ছে না। অথবা ৫ থেকে ১০ শতাংশ বোনাস শেয়ার লভ্যাংশ ঘোষণা করছে। নগদ লভ্যাংশ না দিয়ে বিনিয়োগকারীদের এক প্রকার ঠকানো হচ্ছে। চাহিদার তুলনায় শেয়ার সরবরাহ বেশি থাকায় এবং অব্যাহতভাবে দরপতন, সঞ্চয়পত্রের সুদের হার বেশি থাকায় বাজারে তারল্য সংকট চলছে। ব্যাংক ঋণের সুদের হার বেশি থাকা, বিনিয়োগ পরিস্থিতির অবনতি, কর আহরণে ঘাটতির কারণেও শেয়ারবাজারে নতুন কেউ বিনিয়োগ নিয়ে আসছে না। এ ছাড়া নির্দিষ্ট কয়েকটি গোষ্ঠী মিলে একটি কারসাজির সিন্ডিকেট তৈরি করা হয়েছে। এদের নিয়ন্ত্রণেই শেয়ারের দর ওঠানামা করে। সাধারণ বিনিয়োগকারীদের পকেট থেকে টাকা হাতিয়ে নিচ্ছে এই সিন্ডিকেট।

জানতে চাইলে বাজার বিশ্লেষক অধ্যাপক আবু আহমেদ বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, কোম্পানির কাগজপত্র তৈরি করে ফুলিয়ে-ফাঁপিয়ে বাজারে তালিকাভুক্ত করা হয়। শেয়ার বিক্রি করে উদ্যোক্তারা চলে যান। তিনি বলেন, বাজারে যেসব কোম্পানির প্রাথমিক শেয়ার আসছে সেগুলো খুবই ছোট মূলধনী। সাধারণ বিনিয়োগকারীদের আস্থা ফেরাতে পারে এমন কোনো প্রতিষ্ঠান তালিকাভুক্ত হচ্ছে না। এ বছর তালিকাভুক্ত হওয়া সব কোম্পানির শেয়ারে বিনিয়োগ করে ক্ষুদ্র বিনিয়োগকারীরা ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছেন। আর্থিক সক্ষমতা না থাকায় এসব প্রতিষ্ঠানের শেয়ারে কারসাজির সুযোগ আছে। যাতে ক্ষুদ্র বিনিয়োগকারীরা আরও ক্ষতিগ্রস্ত হতে পারে। তিনি আরও বলেন, বড় কোম্পানি বিশেষ করে বিদেশি প্রতিষ্ঠান, টেলিকম খাত বা সরকারি প্রতিষ্ঠানের শেয়ার বাজারে আনতে পারছে না। বাজেটে যদি কিছু কর সুবিধা দিয়ে এসব কোম্পানি আনা যেত তাহলে হয়তো পরিস্থিতি ঘুরে দাঁড়াত। বাজেটে মিউচ্যুয়াল ফান্ডে বিনিয়োগ নিয়ে সুনির্দিষ্ট সুবিধা দেওয়া হলেও অনেকের আস্থা আসত। ডিবিএ সভাপতি ও ডিএসইর সাবেক সভাপতি শাকিল রিজভী বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, বাজারে অযোগ্য কিছু কোম্পানি তালিকাভুক্ত করে অস্থিতিশীল করা হয়েছে। কয়েক বছর ধরে আমরা দেখছি এমন সব কোম্পানি আসছে শেয়ারবাজারে যেগুলোর ট্রেড শুরু হলে শেয়ার দর ফেসভ্যালুর নিচে নেমে যায়। বাজারে এসব কোম্পানিরই দৌরাত্ম্য চলছে। বর্তমানে ২০ থেকে ৩০টি কোম্পানির শেয়ারদরই ফেসভ্যালুর নিচে। কোম্পানিগুলো বাজারে এসে কোনো ক্যাশ ডিভিডেন্ড দেয় না। বোনাস ডিভিডেন্ড দেয়। এটা এক ধরনের প্রতারণার শামিল। মিউচ্যুয়াল ফান্ডগুলো চালায় তারা নিজেদের মুনাফা চিন্তা করে। সাধারণ বিনিয়োগকারীদের কোনো স্বার্থ রক্ষা করছে না। এখন ভালো কোম্পানি না আনতে পারলে বাজার পরিস্থিতি ঘুরে দাঁড়াবে না। ডিএসইর সাবেক পরিচালক ও মডার্ন সিকিউরিটিজের ব্যবস্থাপনা পরিচালক খুজিস্তা নূর-ই নাহরিন বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, শেয়ার বাজারে যারা বিনিয়োগ করছেন তারা এখন পথে বসছেন। আমরা সেকেন্ডারি মার্কেটে বিনিয়োগ করে লোকসান গুনছি। আর প্লেসমেন্ট শেয়ার বিক্রিকারী টাকা হাতিয়ে নিচ্ছে। সাধারণ বিনিয়োগকারীদের পথে বসানো হচ্ছে। পুঁজিবাজার পরিস্থিতি এখন ভয়াবহ বিপর্যয়ের মুখে রয়েছে।

ডিএসইর পরিচালক মিনহাজ মান্নান ইমন বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, চূড়ান্ত দুঃসময় চলছে শেয়ার বাজারে। বাজারের বাইরে আরেকটি বাজার তৈরি হয়েছে। গত চার-পাঁচ বছরে তালিকাভুক্ত অধিকাংশ কোম্পানির শেয়ারের দর অভিহিত মূল্যের নিচে। কোম্পানির স্পন্সর শেয়ারহোল্ডাররা ঘোষণা ছাড়া শেয়ার বিক্রি করছেন। ব্যাংক সুদ অনেক বেশি। এসব কারণে বাজারে এর বিপর্যয়কর পরিস্থিতি সৃষ্টি হয়েছে। মৌলিক বাজার এখন নেই। তবে আশার কথা হচ্ছে বিএসইসিতে আমরা কিছু প্রস্তাবনা দিয়েছি। বুক বিল্ডিং পদ্ধতি সংস্কার এবং আইপিও অনুমোদনের ক্ষেত্রে কিছু পরামর্শ দিয়েছি। এগুলো বাস্তবায়ন হলে আশা করি আস্থা ফিরে আসবে। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের অধ্যাপক মিজানুর রহমান বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, নিম্নমানের আইপিও বাজারে অস্থিরতা তৈরি করছে। কিছু কোম্পানি তালিকাভুক্ত হয়েছে তাদের সক্ষমতা, অর্থ ব্যবহার নিয়ে প্রশ্ন আছে। এসব প্রতিষ্ঠান জাঙ্ক শেয়ারে পরিণত হয়েছে। বাজার বিপর্যয়ের বড় কারণ কয়েক বছর ধরে তারল্য সংকট বাড়ছে। কেন্দ্রীয় ব্যাংক রিজার্ভ থেকে টাকা সরবরাহ করছে। ব্যাংকের অ্যাসেট কোয়ালিটি নিম্নগতি। ফলে তাদের ঋণ প্রবাহ কমেছে। সক্ষমতা কমেছে। এর নেতিবাচক প্রভাব মুদ্রাবাজারে পড়ছে। শেয়ার বাজার বিশ্লেষক ও ইউনাইটেড ইন্টারন্যাশনাল ইউনিভার্সিটির অধ্যাপক ড. মোহাম্মদ মুসা বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, সাধারণ বিনিয়োগকারীদের মধ্যে চরম ভীতি কাজ করছে। আস্থাহীনতা এমন পর্যায়ে গেছে যে, আরও বেশি লোকসান এড়াতে শেয়ার বিক্রির পর বিনিয়োগকারীরা নতুন করে শেয়ার কিনছেন না। ফলে তারল্য সংকট মারাত্মক পর্যায়ে পৌঁছেছে। এ জন্য আইসিবিসহ ব্রোকারেজ হাউস মালিকদের সহজ শর্তে ঋণ দেওয়া যেতে পারে। তাতে তারল্য সংকট কমবে।

ব্যবস্থাপকদের পাল্টাতে হবে

গুটি কয়েক ব্যক্তির হাতে বন্দী

কারসাজি করে দর ওঠানামা

স্বচ্ছ ট্রেডিং নিশ্চিত করতে হবে

এই বিভাগের আরও খবর
নৃত্যশিল্পীকে মারধর করে মুখে কালি মাখাল দুর্বৃত্তরা
নৃত্যশিল্পীকে মারধর করে মুখে কালি মাখাল দুর্বৃত্তরা
ছাত্রদের যৌন হয়রানি, ঢাবি শিক্ষক গ্রেপ্তার
ছাত্রদের যৌন হয়রানি, ঢাবি শিক্ষক গ্রেপ্তার
তৃতীয় দিনেই টেস্ট জয়
তৃতীয় দিনেই টেস্ট জয়
নির্বাচন হতে হবে ফেব্রুয়ারিতেই
নির্বাচন হতে হবে ফেব্রুয়ারিতেই
জুলাই সনদ নিয়ে সংশয় কেটে গেছে
জুলাই সনদ নিয়ে সংশয় কেটে গেছে
সনদ বাস্তবায়ন না হলে নির্বাচন অবৈধ
সনদ বাস্তবায়ন না হলে নির্বাচন অবৈধ
তারেক রহমানের হাত ধরে কাজ করে যাব
তারেক রহমানের হাত ধরে কাজ করে যাব
ভারত সফরে যাচ্ছেন নিরাপত্তা উপদেষ্টা
ভারত সফরে যাচ্ছেন নিরাপত্তা উপদেষ্টা
আগামী নির্বাচনে আওয়ামী লীগ অংশ নিতে পারবে না
আগামী নির্বাচনে আওয়ামী লীগ অংশ নিতে পারবে না
গুঁড়িয়ে দেওয়া হলো উমরের বাড়ি
গুঁড়িয়ে দেওয়া হলো উমরের বাড়ি
আগুন জুলাই শহীদ স্মৃতিস্তম্ভ ও রেললাইনে
আগুন জুলাই শহীদ স্মৃতিস্তম্ভ ও রেললাইনে
সর্বোচ্চ সতর্ক আইনশৃঙ্খলা বাহিনী
সর্বোচ্চ সতর্ক আইনশৃঙ্খলা বাহিনী
সর্বশেষ খবর
কলাপাড়ায় জলবায়ু ন্যায়বিচারের দাবিতে সাইকেল র‍্যালি
কলাপাড়ায় জলবায়ু ন্যায়বিচারের দাবিতে সাইকেল র‍্যালি

৩ সেকেন্ড আগে | দেশগ্রাম

ট্রাকচাপায় কিশোর নিহত
ট্রাকচাপায় কিশোর নিহত

৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বাংলাদেশের জার্সিতে প্রথম জয় পেতে মরিয়া সমিত সোম
বাংলাদেশের জার্সিতে প্রথম জয় পেতে মরিয়া সমিত সোম

৫ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

১৩ কোটির পাথিরানাকে ছেড়ে দিল চেন্নাই
১৩ কোটির পাথিরানাকে ছেড়ে দিল চেন্নাই

৬ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

টঙ্গীবাড়ীতে পাক হানাদারমুক্ত দিবসে র‌্যালি ও আলোচনা সভা
টঙ্গীবাড়ীতে পাক হানাদারমুক্ত দিবসে র‌্যালি ও আলোচনা সভা

৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

গাইবান্ধায় ফুটবল টুর্নামেন্ট উদ্বোধন
গাইবান্ধায় ফুটবল টুর্নামেন্ট উদ্বোধন

১৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

দিনাজপুরে বিশ্ব ডায়াবেটিস দিবস পালিত
দিনাজপুরে বিশ্ব ডায়াবেটিস দিবস পালিত

১৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ভোট দেওয়ার জন্য দেশের মানুষ মুখিয়ে আছে: মোশারফ হোসেন
ভোট দেওয়ার জন্য দেশের মানুষ মুখিয়ে আছে: মোশারফ হোসেন

২০ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

নাতবউকে ধর্ষণের অভিযোগে বিএনপি নেতাকে জুতাপেটা, পুলিশে সোপর্দ
নাতবউকে ধর্ষণের অভিযোগে বিএনপি নেতাকে জুতাপেটা, পুলিশে সোপর্দ

২১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

টেকনাফে পলাতক দুই আসামি গ্রেফতার
টেকনাফে পলাতক দুই আসামি গ্রেফতার

২৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

প্লাস্টিকমুক্ত ক্যাম্পাস গড়ার আহ্বান রিজওয়ানা হাসানের
প্লাস্টিকমুক্ত ক্যাম্পাস গড়ার আহ্বান রিজওয়ানা হাসানের

২৮ মিনিট আগে | নগর জীবন

ভাড়া নিয়ে শ্রমিক ও শিক্ষার্থীদের সংঘর্ষ, ১০ বাস ভাঙচুর
ভাড়া নিয়ে শ্রমিক ও শিক্ষার্থীদের সংঘর্ষ, ১০ বাস ভাঙচুর

৩০ মিনিট আগে | নগর জীবন

ঢাকার রাস্তায় রিকশাচালকের আসনে পাকিস্তানি অভিনেতা
ঢাকার রাস্তায় রিকশাচালকের আসনে পাকিস্তানি অভিনেতা

৩১ মিনিট আগে | শোবিজ

মুখস্থ নয়, সন্তানদের প্রকৃত শিক্ষায় গড়তে হবে: গণশিক্ষা উপদেষ্টা
মুখস্থ নয়, সন্তানদের প্রকৃত শিক্ষায় গড়তে হবে: গণশিক্ষা উপদেষ্টা

৩৩ মিনিট আগে | জাতীয়

চমেকে পুনর্মিলনী ১৭ ও ১৮ জানুয়ারি
চমেকে পুনর্মিলনী ১৭ ও ১৮ জানুয়ারি

৩৯ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজনীতি আর আগের মতো চলবে না: আমীর খসরু
রাজনীতি আর আগের মতো চলবে না: আমীর খসরু

৪০ মিনিট আগে | রাজনীতি

সিংড়ায় শীতের আগমনে লেপ–তোষকের দোকানে ভিড়
সিংড়ায় শীতের আগমনে লেপ–তোষকের দোকানে ভিড়

৪৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ধর্মকে রাজনীতিতে আনবেন না: ডা. জাহিদ
ধর্মকে রাজনীতিতে আনবেন না: ডা. জাহিদ

৪৯ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

ভাল ফলাফলের পাশাপাশি ভাল মানুষ হতে হবে : ঢাকা বোর্ড চেয়ারম্যান
ভাল ফলাফলের পাশাপাশি ভাল মানুষ হতে হবে : ঢাকা বোর্ড চেয়ারম্যান

৫৩ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

ইন্দোনেশিয়ায় ভূমিধসে ১১ জনের প্রাণহানি, নিখোঁজ ১২
ইন্দোনেশিয়ায় ভূমিধসে ১১ জনের প্রাণহানি, নিখোঁজ ১২

৫৪ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘‌বিএনপি ক্ষমতায় গেলে নারীদের প্রতিষ্ঠিত করতে নানা উদ্যোগ নেওয়া হবে’
‘‌বিএনপি ক্ষমতায় গেলে নারীদের প্রতিষ্ঠিত করতে নানা উদ্যোগ নেওয়া হবে’

৫৯ মিনিট আগে | রাজনীতি

জাতি একটি সুষ্ঠু সুন্দর অবাধ নির্বাচনের জন্য অপেক্ষা করছে: দুলু
জাতি একটি সুষ্ঠু সুন্দর অবাধ নির্বাচনের জন্য অপেক্ষা করছে: দুলু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

লড়াই এখনো শেষ হয়নি : সেলিমা রহমান
লড়াই এখনো শেষ হয়নি : সেলিমা রহমান

১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

মিরপুরে বিআরটিএ এলাকায় ককটেল বিস্ফোরণ
মিরপুরে বিআরটিএ এলাকায় ককটেল বিস্ফোরণ

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

‘আগামী নির্বাচনে নোয়াখালীর ৬টি আসন বিএনপিকে উপহার দেওয়া হবে’
‘আগামী নির্বাচনে নোয়াখালীর ৬টি আসন বিএনপিকে উপহার দেওয়া হবে’

১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

হাতিরঝিলে ককটেল বিস্ফোরণ, মোটরসাইকেলে আগুন
হাতিরঝিলে ককটেল বিস্ফোরণ, মোটরসাইকেলে আগুন

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

৩১ দফা রাষ্ট্রের পুনর্গঠনের সার্বজনীন নির্দেশনা: মনিরুল হক
৩১ দফা রাষ্ট্রের পুনর্গঠনের সার্বজনীন নির্দেশনা: মনিরুল হক

১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

সিলেটে বিপুল পরিমাণ মাদক ধ্বংস
সিলেটে বিপুল পরিমাণ মাদক ধ্বংস

১ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

নারায়ণগঞ্জে প্রকাশ্যে গুলি, যুবক আহত
নারায়ণগঞ্জে প্রকাশ্যে গুলি, যুবক আহত

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

নোয়াখালী বিভাগ হলে দেশের চিত্র পাল্টে যাবে : বরকত উল্লাহ বুলু
নোয়াখালী বিভাগ হলে দেশের চিত্র পাল্টে যাবে : বরকত উল্লাহ বুলু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
‘হানি ট্র্যাপে’ ফেলে আশরাফুলকে ২৬ টুকরো করে বন্ধু জরেজ
‘হানি ট্র্যাপে’ ফেলে আশরাফুলকে ২৬ টুকরো করে বন্ধু জরেজ

৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

স্ত্রীর মামলায় হিরো আলম গ্রেফতার
স্ত্রীর মামলায় হিরো আলম গ্রেফতার

৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ট্রাম্পের অতীত সম্পর্কের নতুন তথ্য ফাঁস
ট্রাম্পের অতীত সম্পর্কের নতুন তথ্য ফাঁস

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অনলাইনে প্রেম, ভারতে ‘ভালো চাকরির’ প্রলোভন; অতঃপর কলেজছাত্রীকে পাচার
অনলাইনে প্রেম, ভারতে ‘ভালো চাকরির’ প্রলোভন; অতঃপর কলেজছাত্রীকে পাচার

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে খতমে নবুওয়ত মহাসম্মেলনে জনতার ঢল
সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে খতমে নবুওয়ত মহাসম্মেলনে জনতার ঢল

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিচারকের ছেলে হত্যার ঘটনায় বক্তব্য প্রকাশ, আরএমপি কমিশনারকে তলব
বিচারকের ছেলে হত্যার ঘটনায় বক্তব্য প্রকাশ, আরএমপি কমিশনারকে তলব

৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

তেল ট্যাংকার জব্দ করল ইরান, যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে উত্তেজনার শঙ্কা
তেল ট্যাংকার জব্দ করল ইরান, যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে উত্তেজনার শঙ্কা

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘বিএনপি ক্ষমতায় গেলে ‘আল্লাহর উপর আস্থা ও বিশ্বাস’ সংবিধানে পুনর্বহাল করা হবে’
‘বিএনপি ক্ষমতায় গেলে ‘আল্লাহর উপর আস্থা ও বিশ্বাস’ সংবিধানে পুনর্বহাল করা হবে’

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রত্যাহার করা ২০ ডিসিকে বিভিন্ন মন্ত্রণালয় ও বিভাগে পদায়ন
প্রত্যাহার করা ২০ ডিসিকে বিভিন্ন মন্ত্রণালয় ও বিভাগে পদায়ন

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ছাত্র উপদেষ্টারা জুলাইকে বিক্রি করে দিয়েছে : মুনতাসির মাহমুদ
ছাত্র উপদেষ্টারা জুলাইকে বিক্রি করে দিয়েছে : মুনতাসির মাহমুদ

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ফিলিস্তিন রাষ্ট্রদূতের নৈশভোজে বিএনপি নেতাদের অংশগ্রহণ
ফিলিস্তিন রাষ্ট্রদূতের নৈশভোজে বিএনপি নেতাদের অংশগ্রহণ

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিহারে সবচেয়ে কম বয়সি বিধায়ক কে এই মৈথিলী ঠাকুর?
বিহারে সবচেয়ে কম বয়সি বিধায়ক কে এই মৈথিলী ঠাকুর?

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আজ থেকে সীমিত পরিসরে নতুন ইউনিফর্মে পুলিশ
আজ থেকে সীমিত পরিসরে নতুন ইউনিফর্মে পুলিশ

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

স্ত্রীর গলাকাটা মরদেহের পাশেই পড়ে ছিলেন আহত স্বামী
স্ত্রীর গলাকাটা মরদেহের পাশেই পড়ে ছিলেন আহত স্বামী

১০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বিএনপি নেতা ইকবালকে মনোনয়ন দেওয়ার দাবিতে একযোগে ১৮ স্থানে মশাল মিছিল
বিএনপি নেতা ইকবালকে মনোনয়ন দেওয়ার দাবিতে একযোগে ১৮ স্থানে মশাল মিছিল

১০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মেসিময় ম্যাচে অ্যাঙ্গোলাকে হারাল বিশ্বচ্যাম্পিয়ন আর্জেন্টিনা
মেসিময় ম্যাচে অ্যাঙ্গোলাকে হারাল বিশ্বচ্যাম্পিয়ন আর্জেন্টিনা

১৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

গণভোটে ‘না’ বলার সুযোগ কোথায়, প্রশ্ন রিজভীর
গণভোটে ‘না’ বলার সুযোগ কোথায়, প্রশ্ন রিজভীর

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

টি-টোয়েন্টিতে বৈভবের বিশ্বরেকর্ড
টি-টোয়েন্টিতে বৈভবের বিশ্বরেকর্ড

১১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

লকডাউন আর বেহেশতের টিকিট বিলিকারীদের মধ্যে সম্পর্ক আছে : এ্যানী
লকডাউন আর বেহেশতের টিকিট বিলিকারীদের মধ্যে সম্পর্ক আছে : এ্যানী

৪ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

২০২৬ বিশ্বকাপে জায়গা নিশ্চিত করল যারা
২০২৬ বিশ্বকাপে জায়গা নিশ্চিত করল যারা

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ঢাকা–নারায়ণগঞ্জ রুট : মাসে ৬০০ টাকায় যতবার খুশি ঢাকায় যাতায়াত
ঢাকা–নারায়ণগঞ্জ রুট : মাসে ৬০০ টাকায় যতবার খুশি ঢাকায় যাতায়াত

১১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চীনে হাজার টনের নতুন স্বর্ণখনি সন্ধান
চীনে হাজার টনের নতুন স্বর্ণখনি সন্ধান

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জম্মু–কাশ্মিরে থানায় ভয়াবহ বিস্ফোরণ, নিহত ৯
জম্মু–কাশ্মিরে থানায় ভয়াবহ বিস্ফোরণ, নিহত ৯

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

খতমে নবুওয়ত মহাসম্মেলনে সালাহউদ্দিন আহমদ
খতমে নবুওয়ত মহাসম্মেলনে সালাহউদ্দিন আহমদ

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সাঈদ আনোয়ারের রেকর্ডে ভাগ বসালেন বাবর আজম
সাঈদ আনোয়ারের রেকর্ডে ভাগ বসালেন বাবর আজম

১১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আল্লাহ ছাড়া কারও সৃষ্টির ক্ষমতা নেই
আল্লাহ ছাড়া কারও সৃষ্টির ক্ষমতা নেই

২০ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

এবারের নির্বাচন ১৪, ১৮ ও ২৪’র মতো হলে জাতির ভাগ্যে দুর্ভোগ আছে: গোলাম পরওয়ার
এবারের নির্বাচন ১৪, ১৮ ও ২৪’র মতো হলে জাতির ভাগ্যে দুর্ভোগ আছে: গোলাম পরওয়ার

৯ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

এবার শাকিবের নায়িকা হচ্ছেন পাকিস্তানের অভিনেত্রী
এবার শাকিবের নায়িকা হচ্ছেন পাকিস্তানের অভিনেত্রী

১০ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

একটি দল বিএনপিতে বিভেদ সৃষ্টির চেষ্টা করছে: মির্জা ফখরুল
একটি দল বিএনপিতে বিভেদ সৃষ্টির চেষ্টা করছে: মির্জা ফখরুল

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

অস্থিরতার ফাঁদে দেশ!
অস্থিরতার ফাঁদে দেশ!

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
গুঁড়িয়ে দেওয়া হলো উমরের বাড়ি
গুঁড়িয়ে দেওয়া হলো উমরের বাড়ি

প্রথম পৃষ্ঠা

স্বজন হয়ে উঠছেন ঘাতক
স্বজন হয়ে উঠছেন ঘাতক

পেছনের পৃষ্ঠা

এখন শুধুই নির্বাচন
এখন শুধুই নির্বাচন

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

সিদ্ধান্ত নেবে পরবর্তী সরকার
সিদ্ধান্ত নেবে পরবর্তী সরকার

পেছনের পৃষ্ঠা

তারেক রহমানের হাত ধরে কাজ করে যাব
তারেক রহমানের হাত ধরে কাজ করে যাব

প্রথম পৃষ্ঠা

চাকরির আড়ালে রাশিয়ায় মানব পাচার
চাকরির আড়ালে রাশিয়ায় মানব পাচার

পেছনের পৃষ্ঠা

ছুটির দিনে সৈকতে প্রাণের মেলা
ছুটির দিনে সৈকতে প্রাণের মেলা

পেছনের পৃষ্ঠা

আজও দর্শকমন ছুঁয়ে আছে যে দুই জুটি...
আজও দর্শকমন ছুঁয়ে আছে যে দুই জুটি...

শোবিজ

রহস্যঘেরা সেই মায়াবী মুখ
রহস্যঘেরা সেই মায়াবী মুখ

শোবিজ

আগামী নির্বাচনে আওয়ামী লীগ অংশ নিতে পারবে না
আগামী নির্বাচনে আওয়ামী লীগ অংশ নিতে পারবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

দুষ্টু মেয়ের মিষ্টি কথা
দুষ্টু মেয়ের মিষ্টি কথা

শোবিজ

বিএনপি কার্যালয়ের পেছন থেকে বোমাসদৃশ বস্তু উদ্ধার
বিএনপি কার্যালয়ের পেছন থেকে বোমাসদৃশ বস্তু উদ্ধার

দেশগ্রাম

শরীফের ক্যামেরায় সাগরতলের অজানা জগৎ
শরীফের ক্যামেরায় সাগরতলের অজানা জগৎ

শনিবারের সকাল

ছাত্রদের যৌন হয়রানি, ঢাবি শিক্ষক গ্রেপ্তার
ছাত্রদের যৌন হয়রানি, ঢাবি শিক্ষক গ্রেপ্তার

প্রথম পৃষ্ঠা

সংকটে ইলিশের দাম বেড়েছে
সংকটে ইলিশের দাম বেড়েছে

পেছনের পৃষ্ঠা

সর্বোচ্চ সতর্ক আইনশৃঙ্খলা বাহিনী
সর্বোচ্চ সতর্ক আইনশৃঙ্খলা বাহিনী

প্রথম পৃষ্ঠা

কী হবে হ্যাঁ-না ভোটে
কী হবে হ্যাঁ-না ভোটে

প্রথম পৃষ্ঠা

স্পিন নয়, চাই স্পোর্টিং উইকেট
স্পিন নয়, চাই স্পোর্টিং উইকেট

মাঠে ময়দানে

১০০ টেস্টের অপেক্ষায় মুশফিক
১০০ টেস্টের অপেক্ষায় মুশফিক

মাঠে ময়দানে

হামজাকে ঘিরেই স্বপ্ন
হামজাকে ঘিরেই স্বপ্ন

মাঠে ময়দানে

এমবাপ্পের ৪০০ বিশ্বকাপে ফ্রান্স
এমবাপ্পের ৪০০ বিশ্বকাপে ফ্রান্স

মাঠে ময়দানে

ভারত সফরে যাচ্ছেন নিরাপত্তা উপদেষ্টা
ভারত সফরে যাচ্ছেন নিরাপত্তা উপদেষ্টা

প্রথম পৃষ্ঠা

এশিয়ান আর্চারিতে কোরিয়াকে ছাড়িয়ে ভারত
এশিয়ান আর্চারিতে কোরিয়াকে ছাড়িয়ে ভারত

মাঠে ময়দানে

একটি রাজনৈতিক দল ধর্মের নামে ব্যবসা করে
একটি রাজনৈতিক দল ধর্মের নামে ব্যবসা করে

প্রথম পৃষ্ঠা

বসুন্ধরা স্ট্রাইকার্স ফাইনালে
বসুন্ধরা স্ট্রাইকার্স ফাইনালে

মাঠে ময়দানে

ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচনের লক্ষ্যেই মাঠে আছি
ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচনের লক্ষ্যেই মাঠে আছি

প্রথম পৃষ্ঠা

বাল্যবন্ধু জরেজ ও তার প্রেমিকা গ্রেপ্তার
বাল্যবন্ধু জরেজ ও তার প্রেমিকা গ্রেপ্তার

পেছনের পৃষ্ঠা

আমাদের সবাইকে ভালো মানুষ হতে হবে
আমাদের সবাইকে ভালো মানুষ হতে হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

ভালো নেই রাজধানীর গৃহশিক্ষকরা
ভালো নেই রাজধানীর গৃহশিক্ষকরা

পেছনের পৃষ্ঠা