শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, রবিবার, ২১ এপ্রিল, ২০১৯ আপডেট:

শেয়ারবাজার বিপর্যয়ের যত কারণ

আলী রিয়াজ
প্রিন্ট ভার্সন
শেয়ারবাজার বিপর্যয়ের যত কারণ

পুঁজিবাজারে চরম ধস নেমেছে। ১৯৯৬ ও ২০১০ সালের চেয়েও এখন পরিস্থিতি আরও ভয়াবহ। এ বিপর্যয়ের যত কারণ তা উঠে এসেছে বাংলাদেশ প্রতিদিনের অনুসন্ধানে। প্রতিদিনের পক্ষে অনেকের সঙ্গে যোগাযোগ করা হলে ভয়াবহ পরিস্থিতির যে কারণগুলো এসেছে তার মধ্যে রয়েছেÑ একের পর এক দুর্বল কোম্পানির আইপিও, কোম্পানিগুলোর অযৌক্তিকভাবে কম ডিভিডেন্ড, তারল্য সংকট, দেশের সার্বিক অর্থনীতির নেতিবাচক ধারা, শেয়ারবাজার সিন্ডিকেট এবং চরম অব্যবস্থাপনা। গত কয়েক মাসের বাজার চিত্রে ফুটে উঠেছে বিপর্যয়ের করুণ চিত্র। চলতি বছরে ফেব্রুয়ারি থেকেই বাজার পরিস্থিতি অবনতির দিকে যেতে শুরু করে। প্রায় প্রতিদিন বাজার নামতে নামতে পরিস্থিতি ভয়াবহ হয়ে ওঠে মার্চের পর। গত ১৪ মার্চ ডিএসইর বাজার মূলধন ছিল ৪ লাখ ১৯ হাজার কোটি টাকা। সর্বশেষ তা ৩ লাখ ৯৫ হাজার কোটি টাকায় নেমে এসেছে। এ সময়ে ডিএসইর বাজার মূলধন প্রায় ২৫ হাজার কোটি টাকা কমেছে। একই সময়ে ডিএসইর মূল্যসূচক ৫ হাজার ৬৫৫ পয়েন্ট থেকে কমে ৫ হাজার ৩২১ পয়েন্টে দাঁড়িয়েছে। ডিএসইর সব কোম্পানির শেয়ারের দাম কমেছে

গড়ে ৫ শতাংশেরও বেশি। সর্বশেষ বিদায়ী সপ্তাহে চার কার্যদিবসে ডিএসইতে ১ হাজার ২৩২ কোটি ৬২ লাখ ৪ হাজার ৪৭১ টাকার লেনদেন হয়েছে। যা আগের সপ্তাহ থেকে ৪৪০ কোটি ৮৭ লাখ ২১ হাজার ২৮৪ টাকা বা ২৬.৩৪ শতাংশ কম। আগের সপ্তাহে লেনদেন হয়েছিল ১ হাজার ৬৭৩ কোটি ৪৯ লাখ ২৫ হাজার ৭৫৫ টাকা। নিয়ন্ত্রক সংস্থা বাংলাদেশ সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশন (বিএসইসি) তাদের দায়িত্ব সঠিকভাবে পালন করছে না বলেই বাজারের এ বিপর্যয় রোধ করা যাচ্ছে না বলে মনে করছেন বিশ্লেষকরা। তারা বলেছেন, গত কয়েক বছরে যেসব কোম্পানি বাজারে তালিকাভুক্ত হয়েছে তার বেশিরভাগই দুর্বল আর্থিক ভিত্তির। এসব কোম্পানি বাজারে আসার পর কোম্পানির পরিচালকরা শেয়ার বিক্রি করে চলে গেছেন। অনেক কোম্পানি এখন বন্ধ রয়েছে। দুর্বল ভিত্তির এই কোম্পানিগুলোকে বাছ-বিচার ছাড়াই ফেসভ্যালুর কয়েকগুণ বেশি প্রিমিয়ামসহ তালিকাভুক্তির অনুমোদন দেওয়া হয়েছে। ফলে বাজারে চাহিদার তুলনায় শেয়ার সরবরাহ বেশি হয়েছে। দ্বিতীয় কারণ হিসেবে দেখা গেছে, তালিকাভুক্ত কোম্পানিগুলো বছর শেষে ডিভিডেন্ড দিচ্ছে না। অথবা ৫ থেকে ১০ শতাংশ বোনাস শেয়ার লভ্যাংশ ঘোষণা করছে। নগদ লভ্যাংশ না দিয়ে বিনিয়োগকারীদের এক প্রকার ঠকানো হচ্ছে। চাহিদার তুলনায় শেয়ার সরবরাহ বেশি থাকায় এবং অব্যাহতভাবে দরপতন, সঞ্চয়পত্রের সুদের হার বেশি থাকায় বাজারে তারল্য সংকট চলছে। ব্যাংক ঋণের সুদের হার বেশি থাকা, বিনিয়োগ পরিস্থিতির অবনতি, কর আহরণে ঘাটতির কারণেও শেয়ারবাজারে নতুন কেউ বিনিয়োগ নিয়ে আসছে না। এ ছাড়া নির্দিষ্ট কয়েকটি গোষ্ঠী মিলে একটি কারসাজির সিন্ডিকেট তৈরি করা হয়েছে। এদের নিয়ন্ত্রণেই শেয়ারের দর ওঠানামা করে। সাধারণ বিনিয়োগকারীদের পকেট থেকে টাকা হাতিয়ে নিচ্ছে এই সিন্ডিকেট।

জানতে চাইলে বাজার বিশ্লেষক অধ্যাপক আবু আহমেদ বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, কোম্পানির কাগজপত্র তৈরি করে ফুলিয়ে-ফাঁপিয়ে বাজারে তালিকাভুক্ত করা হয়। শেয়ার বিক্রি করে উদ্যোক্তারা চলে যান। তিনি বলেন, বাজারে যেসব কোম্পানির প্রাথমিক শেয়ার আসছে সেগুলো খুবই ছোট মূলধনী। সাধারণ বিনিয়োগকারীদের আস্থা ফেরাতে পারে এমন কোনো প্রতিষ্ঠান তালিকাভুক্ত হচ্ছে না। এ বছর তালিকাভুক্ত হওয়া সব কোম্পানির শেয়ারে বিনিয়োগ করে ক্ষুদ্র বিনিয়োগকারীরা ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছেন। আর্থিক সক্ষমতা না থাকায় এসব প্রতিষ্ঠানের শেয়ারে কারসাজির সুযোগ আছে। যাতে ক্ষুদ্র বিনিয়োগকারীরা আরও ক্ষতিগ্রস্ত হতে পারে। তিনি আরও বলেন, বড় কোম্পানি বিশেষ করে বিদেশি প্রতিষ্ঠান, টেলিকম খাত বা সরকারি প্রতিষ্ঠানের শেয়ার বাজারে আনতে পারছে না। বাজেটে যদি কিছু কর সুবিধা দিয়ে এসব কোম্পানি আনা যেত তাহলে হয়তো পরিস্থিতি ঘুরে দাঁড়াত। বাজেটে মিউচ্যুয়াল ফান্ডে বিনিয়োগ নিয়ে সুনির্দিষ্ট সুবিধা দেওয়া হলেও অনেকের আস্থা আসত। ডিবিএ সভাপতি ও ডিএসইর সাবেক সভাপতি শাকিল রিজভী বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, বাজারে অযোগ্য কিছু কোম্পানি তালিকাভুক্ত করে অস্থিতিশীল করা হয়েছে। কয়েক বছর ধরে আমরা দেখছি এমন সব কোম্পানি আসছে শেয়ারবাজারে যেগুলোর ট্রেড শুরু হলে শেয়ার দর ফেসভ্যালুর নিচে নেমে যায়। বাজারে এসব কোম্পানিরই দৌরাত্ম্য চলছে। বর্তমানে ২০ থেকে ৩০টি কোম্পানির শেয়ারদরই ফেসভ্যালুর নিচে। কোম্পানিগুলো বাজারে এসে কোনো ক্যাশ ডিভিডেন্ড দেয় না। বোনাস ডিভিডেন্ড দেয়। এটা এক ধরনের প্রতারণার শামিল। মিউচ্যুয়াল ফান্ডগুলো চালায় তারা নিজেদের মুনাফা চিন্তা করে। সাধারণ বিনিয়োগকারীদের কোনো স্বার্থ রক্ষা করছে না। এখন ভালো কোম্পানি না আনতে পারলে বাজার পরিস্থিতি ঘুরে দাঁড়াবে না। ডিএসইর সাবেক পরিচালক ও মডার্ন সিকিউরিটিজের ব্যবস্থাপনা পরিচালক খুজিস্তা নূর-ই নাহরিন বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, শেয়ার বাজারে যারা বিনিয়োগ করছেন তারা এখন পথে বসছেন। আমরা সেকেন্ডারি মার্কেটে বিনিয়োগ করে লোকসান গুনছি। আর প্লেসমেন্ট শেয়ার বিক্রিকারী টাকা হাতিয়ে নিচ্ছে। সাধারণ বিনিয়োগকারীদের পথে বসানো হচ্ছে। পুঁজিবাজার পরিস্থিতি এখন ভয়াবহ বিপর্যয়ের মুখে রয়েছে।

ডিএসইর পরিচালক মিনহাজ মান্নান ইমন বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, চূড়ান্ত দুঃসময় চলছে শেয়ার বাজারে। বাজারের বাইরে আরেকটি বাজার তৈরি হয়েছে। গত চার-পাঁচ বছরে তালিকাভুক্ত অধিকাংশ কোম্পানির শেয়ারের দর অভিহিত মূল্যের নিচে। কোম্পানির স্পন্সর শেয়ারহোল্ডাররা ঘোষণা ছাড়া শেয়ার বিক্রি করছেন। ব্যাংক সুদ অনেক বেশি। এসব কারণে বাজারে এর বিপর্যয়কর পরিস্থিতি সৃষ্টি হয়েছে। মৌলিক বাজার এখন নেই। তবে আশার কথা হচ্ছে বিএসইসিতে আমরা কিছু প্রস্তাবনা দিয়েছি। বুক বিল্ডিং পদ্ধতি সংস্কার এবং আইপিও অনুমোদনের ক্ষেত্রে কিছু পরামর্শ দিয়েছি। এগুলো বাস্তবায়ন হলে আশা করি আস্থা ফিরে আসবে। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের অধ্যাপক মিজানুর রহমান বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, নিম্নমানের আইপিও বাজারে অস্থিরতা তৈরি করছে। কিছু কোম্পানি তালিকাভুক্ত হয়েছে তাদের সক্ষমতা, অর্থ ব্যবহার নিয়ে প্রশ্ন আছে। এসব প্রতিষ্ঠান জাঙ্ক শেয়ারে পরিণত হয়েছে। বাজার বিপর্যয়ের বড় কারণ কয়েক বছর ধরে তারল্য সংকট বাড়ছে। কেন্দ্রীয় ব্যাংক রিজার্ভ থেকে টাকা সরবরাহ করছে। ব্যাংকের অ্যাসেট কোয়ালিটি নিম্নগতি। ফলে তাদের ঋণ প্রবাহ কমেছে। সক্ষমতা কমেছে। এর নেতিবাচক প্রভাব মুদ্রাবাজারে পড়ছে। শেয়ার বাজার বিশ্লেষক ও ইউনাইটেড ইন্টারন্যাশনাল ইউনিভার্সিটির অধ্যাপক ড. মোহাম্মদ মুসা বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, সাধারণ বিনিয়োগকারীদের মধ্যে চরম ভীতি কাজ করছে। আস্থাহীনতা এমন পর্যায়ে গেছে যে, আরও বেশি লোকসান এড়াতে শেয়ার বিক্রির পর বিনিয়োগকারীরা নতুন করে শেয়ার কিনছেন না। ফলে তারল্য সংকট মারাত্মক পর্যায়ে পৌঁছেছে। এ জন্য আইসিবিসহ ব্রোকারেজ হাউস মালিকদের সহজ শর্তে ঋণ দেওয়া যেতে পারে। তাতে তারল্য সংকট কমবে।

ব্যবস্থাপকদের পাল্টাতে হবে

গুটি কয়েক ব্যক্তির হাতে বন্দী

কারসাজি করে দর ওঠানামা

স্বচ্ছ ট্রেডিং নিশ্চিত করতে হবে

এই বিভাগের আরও খবর
রাজধানীতে বিএনপি নেতাকে কুপিয়ে হত্যা
রাজধানীতে বিএনপি নেতাকে কুপিয়ে হত্যা
জুলাই আন্দোলন দমাতে ৩ লাখ রাউন্ড গুলি ছোড়া হয়
জুলাই আন্দোলন দমাতে ৩ লাখ রাউন্ড গুলি ছোড়া হয়
জুলাই ঘোষণাপত্র নিয়ে টালবাহানা নয়
জুলাই ঘোষণাপত্র নিয়ে টালবাহানা নয়
ওরা গায়ের জোরে প্রতিবেদন দিয়েছে
ওরা গায়ের জোরে প্রতিবেদন দিয়েছে
নির্বাচনি বাজেটে কোনো কার্পণ্য করা হবে না
নির্বাচনি বাজেটে কোনো কার্পণ্য করা হবে না
আগামী সপ্তাহে গাজায় যুদ্ধবিরতি
আগামী সপ্তাহে গাজায় যুদ্ধবিরতি
উত্তাল ছিল পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয়
উত্তাল ছিল পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয়
স্বৈরাচার যেন আর ফিরে আসতে না পারে
স্বৈরাচার যেন আর ফিরে আসতে না পারে
ফেব্রুয়ারি-এপ্রিল ধরে নির্বাচনের প্রস্তুতি
ফেব্রুয়ারি-এপ্রিল ধরে নির্বাচনের প্রস্তুতি
সংস্কারবিহীন নির্বাচন জামায়াত গ্রহণ করবে না
সংস্কারবিহীন নির্বাচন জামায়াত গ্রহণ করবে না
জনশক্তি রপ্তানিতে কামালের পারিবারিক প্রতারণা
জনশক্তি রপ্তানিতে কামালের পারিবারিক প্রতারণা
চতুর্মুখী সংকটে রপ্তানি
চতুর্মুখী সংকটে রপ্তানি
সর্বশেষ খবর
উড্ডয়নের ৭ মিনিট পরই বিধ্বস্ত বিমান, নিহত ৬
উড্ডয়নের ৭ মিনিট পরই বিধ্বস্ত বিমান, নিহত ৬

২৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলকে লক্ষ্য করে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা
ইসরায়েলকে লক্ষ্য করে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা

৩১ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভরপেট খেলেও মোটা হবেন না, জানুন কোন খাবারগুলো নিরাপদ
ভরপেট খেলেও মোটা হবেন না, জানুন কোন খাবারগুলো নিরাপদ

২ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

দাম কমলো ব্রডব্যান্ড ইন্টারনেটের, আজ থেকেই কার্যকর নতুন প্যাকেজ
দাম কমলো ব্রডব্যান্ড ইন্টারনেটের, আজ থেকেই কার্যকর নতুন প্যাকেজ

৩ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

টিএসসিতে রিকশার ভেতরেই মিলল চালকের মরদেহ
টিএসসিতে রিকশার ভেতরেই মিলল চালকের মরদেহ

৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

মাইলফলকের সামনে শান্ত
মাইলফলকের সামনে শান্ত

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

চট্টগ্রাম কাস্টম হাউসের কমিশনার জাকির হোসেন বরখাস্ত
চট্টগ্রাম কাস্টম হাউসের কমিশনার জাকির হোসেন বরখাস্ত

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১৯৭৩ সালের পর ডলারের সবচেয়ে বড় পতন: সংকটে যুক্তরাষ্ট্র
১৯৭৩ সালের পর ডলারের সবচেয়ে বড় পতন: সংকটে যুক্তরাষ্ট্র

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২ জুলাই)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২ জুলাই)

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রেমে ব্যর্থ হলে বাথরুম পরিষ্কার করেন যে অভিনেতা
প্রেমে ব্যর্থ হলে বাথরুম পরিষ্কার করেন যে অভিনেতা

৫ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

কর্মকর্তা-কর্মচারীদের উদ্দেশে জাতীয় রাজস্ব বোর্ডের নতুন নির্দেশনা
কর্মকর্তা-কর্মচারীদের উদ্দেশে জাতীয় রাজস্ব বোর্ডের নতুন নির্দেশনা

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

স্ত্রীকে ভিডিও কলে রেখে স্বামীর আত্মহত্যা
স্ত্রীকে ভিডিও কলে রেখে স্বামীর আত্মহত্যা

৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ব্যাংক একীভূতকরণ প্রক্রিয়া শুরু
ব্যাংক একীভূতকরণ প্রক্রিয়া শুরু

৫ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ভয়াবহ ঝড়ে ফ্রান্স-ইতালি ট্রেন চলাচল বন্ধ
ভয়াবহ ঝড়ে ফ্রান্স-ইতালি ট্রেন চলাচল বন্ধ

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নৌকা থেকে পড়ে নিখোঁজ কিশোরের লাশ উদ্ধার
নৌকা থেকে পড়ে নিখোঁজ কিশোরের লাশ উদ্ধার

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রাঙামাটিতে ফ্ল্যাট থেকে বিচারকের স্ত্রীর ঝুলন্ত মরদেহ উদ্ধার
রাঙামাটিতে ফ্ল্যাট থেকে বিচারকের স্ত্রীর ঝুলন্ত মরদেহ উদ্ধার

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘পিআর ইস্যু নিয়ে রাজনীতিতে দ্বন্দ্ব সৃষ্টি করবেন না’
‘পিআর ইস্যু নিয়ে রাজনীতিতে দ্বন্দ্ব সৃষ্টি করবেন না’

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ফি দিতে না পারায় পরীক্ষার্থীকে থাপ্পড় দিয়ে খাতা কেড়ে নিলো মাদরাসা সুপার
ফি দিতে না পারায় পরীক্ষার্থীকে থাপ্পড় দিয়ে খাতা কেড়ে নিলো মাদরাসা সুপার

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কক্সবাজারের সাবেক ডিসি ও জেলা জজসহ পাঁচজনের বিরুদ্ধে বিচার শুরুর আদেশ
কক্সবাজারের সাবেক ডিসি ও জেলা জজসহ পাঁচজনের বিরুদ্ধে বিচার শুরুর আদেশ

৮ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

এনবিআরের আরো পাঁচ কর্মকর্তার বিরুদ্ধে দুদকের অনুসন্ধান শুরু
এনবিআরের আরো পাঁচ কর্মকর্তার বিরুদ্ধে দুদকের অনুসন্ধান শুরু

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মুস্তাফিজকে নিয়ে আলাদা পরিকল্পনা সাজাচ্ছে শ্রীলঙ্কা
মুস্তাফিজকে নিয়ে আলাদা পরিকল্পনা সাজাচ্ছে শ্রীলঙ্কা

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

অভিনয়ের শখ ছেলের, বাধা হয়ে দাঁড়ান উত্তম কুমার!
অভিনয়ের শখ ছেলের, বাধা হয়ে দাঁড়ান উত্তম কুমার!

৮ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ইনসাফভিত্তিক মানবিক দেশ প্রতিষ্ঠার এখনই সময়: তারেক রহমান
ইনসাফভিত্তিক মানবিক দেশ প্রতিষ্ঠার এখনই সময়: তারেক রহমান

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

অপুষ্টিতে ভুগছে গাজার শিশুরা
অপুষ্টিতে ভুগছে গাজার শিশুরা

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঘাটাইলে গজারি বনে অবৈধ দুই সীসা কারখানা গুঁড়িয়ে দিল প্রশাসন
ঘাটাইলে গজারি বনে অবৈধ দুই সীসা কারখানা গুঁড়িয়ে দিল প্রশাসন

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘জুলাই গণঅভ্যুত্থান দিবস’ পালনে বাউবির কর্মসূচি
‘জুলাই গণঅভ্যুত্থান দিবস’ পালনে বাউবির কর্মসূচি

৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

লস অ্যাঞ্জেলেস মাতালেন জেমস
লস অ্যাঞ্জেলেস মাতালেন জেমস

৯ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

শাবিপ্রবিতে যুক্ত হচ্ছে নতুন ৩টি দ্বিতল বাস
শাবিপ্রবিতে যুক্ত হচ্ছে নতুন ৩টি দ্বিতল বাস

৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

টাঙ্গাইলে কাঁঠালের বাজার রমরমা, সপ্তাহে বিক্রি অর্ধ কোটি
টাঙ্গাইলে কাঁঠালের বাজার রমরমা, সপ্তাহে বিক্রি অর্ধ কোটি

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠায় ঐক্য বজায় রাখার ডাক খালেদা জিয়ার
গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠায় ঐক্য বজায় রাখার ডাক খালেদা জিয়ার

৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সর্বাধিক পঠিত
উড়িয়ে দেওয়া হলো খান ইউনিসে ইসরায়েলি সেনাদের আশ্রয় নেওয়া বাড়ি
উড়িয়ে দেওয়া হলো খান ইউনিসে ইসরায়েলি সেনাদের আশ্রয় নেওয়া বাড়ি

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সত্যিই কি পাকিস্তানে একযোগে হামলা চালাতে চায় ভারত-ইসরায়েল?
সত্যিই কি পাকিস্তানে একযোগে হামলা চালাতে চায় ভারত-ইসরায়েল?

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিদেশে বাংলাদেশিদের ক্রেডিট কার্ড লেনদেনে শীর্ষে থাকা ভারত এখন ৬ষ্ঠ
বিদেশে বাংলাদেশিদের ক্রেডিট কার্ড লেনদেনে শীর্ষে থাকা ভারত এখন ৬ষ্ঠ

২১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

মেয়েকে বাঁচাতে ১৪তলা প্রমোদতরী থেকে সমুদ্রে ঝাঁপিয়ে পড়লেন বাবা
মেয়েকে বাঁচাতে ১৪তলা প্রমোদতরী থেকে সমুদ্রে ঝাঁপিয়ে পড়লেন বাবা

১৯ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

জাতীয় ঐক্য অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি বেগম খালেদা জিয়া
জাতীয় ঐক্য অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি বেগম খালেদা জিয়া

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

স্বৈরাচার পতনে যাতে ১৬ বছর অপেক্ষা করতে না হয় সেই কাজ করছি : প্রধান উপদেষ্টা
স্বৈরাচার পতনে যাতে ১৬ বছর অপেক্ষা করতে না হয় সেই কাজ করছি : প্রধান উপদেষ্টা

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েলের সঙ্গে ইরানের পরবর্তী যুদ্ধ হবে ‘চূড়ান্ত’
ইসরায়েলের সঙ্গে ইরানের পরবর্তী যুদ্ধ হবে ‘চূড়ান্ত’

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক থাকলেই মৃত্যুদণ্ড, ইরানে আইন পাস
ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক থাকলেই মৃত্যুদণ্ড, ইরানে আইন পাস

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আদালতে সাবেক সিইসি নুরুল হুদার দায় স্বীকার
আদালতে সাবেক সিইসি নুরুল হুদার দায় স্বীকার

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েলের কাছে ৫১০ মিলিয়ন ডলারের বোম্ব গাইডেন্স কিট বিক্রির অনুমোদন যুক্তরাষ্ট্রের
ইসরায়েলের কাছে ৫১০ মিলিয়ন ডলারের বোম্ব গাইডেন্স কিট বিক্রির অনুমোদন যুক্তরাষ্ট্রের

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কাজু বাদাম খাওয়ার যত উপকার
কাজু বাদাম খাওয়ার যত উপকার

১৯ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

ফোনালাপ ফাঁস, থাইল্যান্ডের প্রধানমন্ত্রী সাময়িক বরখাস্ত
ফোনালাপ ফাঁস, থাইল্যান্ডের প্রধানমন্ত্রী সাময়িক বরখাস্ত

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফুল গিয়ারে ভোটের প্রস্তুতি নিচ্ছে ইসি, প্রধান উপদেষ্টাকে সিইসি
ফুল গিয়ারে ভোটের প্রস্তুতি নিচ্ছে ইসি, প্রধান উপদেষ্টাকে সিইসি

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পরমাণু প্রযুক্তি বোমা মেরে ধ্বংস করা সম্ভব নয়: ইরানের পররাষ্ট্রমন্ত্রী
পরমাণু প্রযুক্তি বোমা মেরে ধ্বংস করা সম্ভব নয়: ইরানের পররাষ্ট্রমন্ত্রী

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যেভাবে শুকিয়ে যাচ্ছে কাস্পিয়ান সাগর
যেভাবে শুকিয়ে যাচ্ছে কাস্পিয়ান সাগর

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শহীদ আবু সাঈদের কবর জিয়ারতের মধ্য দিয়ে এনসিপির জুলাই পদযাত্রা শুরু
শহীদ আবু সাঈদের কবর জিয়ারতের মধ্য দিয়ে এনসিপির জুলাই পদযাত্রা শুরু

১৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভ্রমণ নিষেধাজ্ঞায় ‘নিস্তেজ’ পর্যটন
ভ্রমণ নিষেধাজ্ঞায় ‘নিস্তেজ’ পর্যটন

২২ ঘণ্টা আগে | পর্যটন

যুদ্ধ থামানো নিয়ে আবারও ট্রাম্পের দাবি প্রত্যাখ্যান ভারতের
যুদ্ধ থামানো নিয়ে আবারও ট্রাম্পের দাবি প্রত্যাখ্যান ভারতের

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যশোরে নির্মাণাধীন ভবনের ছয়তলার ব্যালকনি ভেঙে নিহত ৩
যশোরে নির্মাণাধীন ভবনের ছয়তলার ব্যালকনি ভেঙে নিহত ৩

১৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আনুষ্ঠানিকভাবে আত্মপ্রকাশ বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের নতুন কমিটির
আনুষ্ঠানিকভাবে আত্মপ্রকাশ বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের নতুন কমিটির

১৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

নতুন রাজনৈতিক দল গঠনের সময় এখনই: ইলন মাস্ক
নতুন রাজনৈতিক দল গঠনের সময় এখনই: ইলন মাস্ক

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১ জুলাই)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১ জুলাই)

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আগামী সপ্তাহের যেকোনও সময় গাজায় যুদ্ধবিরতি: ট্রাম্প
আগামী সপ্তাহের যেকোনও সময় গাজায় যুদ্ধবিরতি: ট্রাম্প

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৪৪ তম বিসিএস পুলিশে প্রথম শাবিপ্রবির শরিফ
৪৪ তম বিসিএস পুলিশে প্রথম শাবিপ্রবির শরিফ

১৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠায় ঐক্য বজায় রাখার ডাক খালেদা জিয়ার
গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠায় ঐক্য বজায় রাখার ডাক খালেদা জিয়ার

৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আব্রাহাম চুক্তিতে যোগদানের সম্ভাবনা নেই পাকিস্তানের
আব্রাহাম চুক্তিতে যোগদানের সম্ভাবনা নেই পাকিস্তানের

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

লুহানস্ক পুরোপুরি রাশিয়ার দখলে?
লুহানস্ক পুরোপুরি রাশিয়ার দখলে?

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৪৮তম বিসিএসের লিখিত পরীক্ষা ১৮ জুলাই
৪৮তম বিসিএসের লিখিত পরীক্ষা ১৮ জুলাই

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তীব্র তাপপ্রবাহে বিপর্যস্ত ইউরোপ, জারি হলো রেড অ্যালার্ট
তীব্র তাপপ্রবাহে বিপর্যস্ত ইউরোপ, জারি হলো রেড অ্যালার্ট

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘পদ্মা সেতুর পরামর্শক নিয়োগে প্রাথমিকভাবে দুর্নীতির প্রমাণ মিলেছে’
‘পদ্মা সেতুর পরামর্শক নিয়োগে প্রাথমিকভাবে দুর্নীতির প্রমাণ মিলেছে’

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
চতুর্মুখী সংকটে রপ্তানি
চতুর্মুখী সংকটে রপ্তানি

প্রথম পৃষ্ঠা

এশিয়ার বিস্ময় আল হিলাল
এশিয়ার বিস্ময় আল হিলাল

মাঠে ময়দানে

ইরানের সঙ্গে পারমাণবিক আলোচনা শুরুর আহ্বান
ইরানের সঙ্গে পারমাণবিক আলোচনা শুরুর আহ্বান

পেছনের পৃষ্ঠা

নতুন বাংলাদেশ গড়তে হবে
নতুন বাংলাদেশ গড়তে হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

নির্বাচনি প্রস্তুতি শুরু পুলিশের
নির্বাচনি প্রস্তুতি শুরু পুলিশের

পেছনের পৃষ্ঠা

জনশক্তি রপ্তানিতে কামালের পারিবারিক প্রতারণা
জনশক্তি রপ্তানিতে কামালের পারিবারিক প্রতারণা

প্রথম পৃষ্ঠা

মিয়ানমার চ্যালেঞ্জে আত্মবিশ্বাসী বাংলাদেশ
মিয়ানমার চ্যালেঞ্জে আত্মবিশ্বাসী বাংলাদেশ

মাঠে ময়দানে

মুদ্রাস্ফীতির কবলে চায়ের আড্ডা
মুদ্রাস্ফীতির কবলে চায়ের আড্ডা

পেছনের পৃষ্ঠা

ওরা গায়ের জোরে প্রতিবেদন দিয়েছে
ওরা গায়ের জোরে প্রতিবেদন দিয়েছে

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রতারণায় শুরু, দাম চূড়ান্ত হয়নি কয়লার, চাচ্ছে মনগড়া বিল
প্রতারণায় শুরু, দাম চূড়ান্ত হয়নি কয়লার, চাচ্ছে মনগড়া বিল

পেছনের পৃষ্ঠা

রাজধানীতে বিএনপি নেতাকে কুপিয়ে হত্যা
রাজধানীতে বিএনপি নেতাকে কুপিয়ে হত্যা

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রেমের টানে সুদূর চীন থেকে গোপালগঞ্জে
প্রেমের টানে সুদূর চীন থেকে গোপালগঞ্জে

পেছনের পৃষ্ঠা

স্বৈরাচার যেন আর ফিরে আসতে না পারে
স্বৈরাচার যেন আর ফিরে আসতে না পারে

প্রথম পৃষ্ঠা

ফেব্রুয়ারি-এপ্রিল ধরে নির্বাচনের প্রস্তুতি
ফেব্রুয়ারি-এপ্রিল ধরে নির্বাচনের প্রস্তুতি

প্রথম পৃষ্ঠা

জুলাই আন্দোলন দমাতে ৩ লাখ রাউন্ড গুলি ছোড়া হয়
জুলাই আন্দোলন দমাতে ৩ লাখ রাউন্ড গুলি ছোড়া হয়

প্রথম পৃষ্ঠা

যশোরে বারান্দা ভেঙে দুই প্রকৌশলীসহ তিনজনের মৃত্যু
যশোরে বারান্দা ভেঙে দুই প্রকৌশলীসহ তিনজনের মৃত্যু

পেছনের পৃষ্ঠা

এনডিপির সভাপতি সোহেল, মহাসচিব জামিল
এনডিপির সভাপতি সোহেল, মহাসচিব জামিল

নগর জীবন

আগামী সপ্তাহে গাজায় যুদ্ধবিরতি
আগামী সপ্তাহে গাজায় যুদ্ধবিরতি

প্রথম পৃষ্ঠা

ব্যাংক একীভূতকরণ প্রক্রিয়া শুরু
ব্যাংক একীভূতকরণ প্রক্রিয়া শুরু

নগর জীবন

নির্বাচনি বাজেটে কোনো কার্পণ্য করা হবে না
নির্বাচনি বাজেটে কোনো কার্পণ্য করা হবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

আওয়ামী লীগ সংবাদপত্রের স্বাধীনতা হরণ করেছিল
আওয়ামী লীগ সংবাদপত্রের স্বাধীনতা হরণ করেছিল

নগর জীবন

সঞ্চয়পত্রের মুনাফা কমল
সঞ্চয়পত্রের মুনাফা কমল

পেছনের পৃষ্ঠা

সংস্কারের পক্ষে জোট চায় এবি পার্টি
সংস্কারের পক্ষে জোট চায় এবি পার্টি

নগর জীবন

সাংস্কৃতিক ব্যক্তিত্ব এ কে এম বদরুদ্দোজা আর নেই
সাংস্কৃতিক ব্যক্তিত্ব এ কে এম বদরুদ্দোজা আর নেই

নগর জীবন

জুলাই স্মরণে মাসব্যাপী কর্মসূচি
জুলাই স্মরণে মাসব্যাপী কর্মসূচি

নগর জীবন

এক মাস শূন্য বিএমডিএর চেয়ারম্যান পদ
এক মাস শূন্য বিএমডিএর চেয়ারম্যান পদ

নগর জীবন

চট্টগ্রামে ধান-চাল সংগ্রহে রেকর্ড
চট্টগ্রামে ধান-চাল সংগ্রহে রেকর্ড

নগর জীবন

নাসির-তামিমার মামলায় আত্মপক্ষ সমর্থন ১৪ জুলাই
নাসির-তামিমার মামলায় আত্মপক্ষ সমর্থন ১৪ জুলাই

নগর জীবন

এনবিআর সার্ভারে ধীরগতি, বেনাপোলে ব্যাহত আমদানি-রপ্তানি
এনবিআর সার্ভারে ধীরগতি, বেনাপোলে ব্যাহত আমদানি-রপ্তানি

নগর জীবন