শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বৃহস্পতিবার, ১৩ জুন, ২০১৯ আপডেট:

তোফায়েল আহমেদ বলছি-২

স্বপ্নের মৃত্যুঘণ্টা বাজিয়ে খান কি গণহত্যা চেয়েছিলেন

পীর হাবিবুর রহমান
প্রিন্ট ভার্সন
স্বপ্নের মৃত্যুঘণ্টা বাজিয়ে খান কি গণহত্যা চেয়েছিলেন

রাজনীতির রহস্যপুরুষ জাসদের স্রষ্টা সিরাজুল আলম খানের জবানবন্দিতে লেখা ‘আমি সিরাজুল আলম খান’ বইয়ে তিনি বলেছেন, ১ মার্চ ইয়াহিয়া খান জাতীয় পরিষদের অধিবেশন স্থগিত ঘোষণা করলে বিক্ষুব্ধ ছাত্র-জনতা শহীদ মিনারে এসে সমবেত হয়। আর সেখান থেকে তিনি আ স ম রবকে দিকনির্দেশনা দেন। এ বিষয়ে সেদিনের নির্বাচিত জাতীয় পরিষদ সদস্য মুজিববাহিনীর অন্যতম প্রধান ও বঙ্গবন্ধুর ঘনিষ্ঠ সহচর তোফায়েল আহমেদ পরিষ্কার বলেছেন, সূর্য অস্বীকার করার মতো একটি অসত্য সিরাজুল আলম খান বলেছেন। সেদিন হোটেল পূর্বাণীতে বঙ্গবন্ধু যখন সত্তরের নির্বাচনে বিজয়ী প্রতিনিধিদের নিয়ে সংসদীয় দলের সভা করছেন, তখন ইয়াহিয়া খানের ঘোষণা আসামাত্র গোটা ঢাকা শহরের মানুষ বিক্ষুব্ধ হয়ে রাজপথে নেমে আসে। ছাত্র-জনতার মিছিল নিয়ে পূর্বাণীতে চলে আসে এবং পল্টনে সমবেত হয়। তখন ছাত্রলীগের সভাপতি নূরে আলম সিদ্দিকী সাধারণ সম্পাদক শাজাহান সিরাজ, ডাকসু ভিপি আ স ম আবদুর রব এবং জিএস আবদুল কুদ্দুস মাখন। একদিকে ইয়াহিয়ার ঘোষণা অন্যদিকে ঢাকা বিক্ষুব্ধ জনতার মিছিলের নগরীতে পরিণত হয়। বঙ্গবন্ধু ইয়াহিয়ার বক্তব্যের তীব্র প্রতিবাদই করেননি, আমাদের কয়েকজনকে পল্টনে ছাত্রজনতার বিক্ষোভের মাঝখানে পাঠালেন। আমরা যাওয়ার পর পাকিস্তানের পতাকা অগ্নিরোষে পুড়িয়ে দেওয়া হলো। আর বঙ্গবন্ধুর নির্দেশে সেদিনই ছাত্রলীগ ও ডাকসুকে নিয়ে স্বাধীন বাংলা ছাত্র সংগ্রাম পরিষদ গঠিত হলো। সিরাজুল আলম খানের অবস্থান তখন ছিল, আমাদের মতো সাবেক ছাত্রনেতাদের যাঁরা বঙ্গবন্ধুর নির্দেশে সংগঠকের ভূমিকা পালন করছিলাম, তাঁদের একজনের মতো। পরদিন ২ মার্চ ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে ছাত্র সমাবেশ ও ৩ মার্চ পল্টনে জনসভার কর্মসূচি ঘোষিত হলো।

সিরাজুল আলম খান লিখেছেন, ৩ মার্চ স্বাধীনতার ইশতেহার ঘোষণাকালে বঙ্গবন্ধু অপ্রত্যাশিতভাবে কেন সেখানে হাজির হয়েছিলেন, তা তিনি আজও জানেন না।

তোফায়েল বলেন, অপ্রত্যাশিতভাবে নয়, বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান পরিকল্পিতভাবে ৩ মার্চে পল্টনের ছাত্র জনসভায় উপস্থিত হয়েছিলেন। সেদিন সভাপতিত্ব করেছিলেন ছাত্রলীগ সভাপতি নূরে আলম সিদ্দিকী। স্বাধীনতার ইশতেহার শাজাহান সিরাজ পাঠ করেন। আসল সত্য হচ্ছে, বঙ্গবন্ধু আসবেন এটি সবাই জানলেও আমিত্বের অহংকারে বসে থাকা সিরাজুল আলম খান কেবল জানতেন না। বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানকে মুক্তিযুদ্ধের সর্বাধিনায়ক করে স্বাধীন সার্বভৌম বাংলাদেশ প্রতিষ্ঠার ইশতেহার সেদিন তাঁর উপস্থিতিতেই ঘোষণা করা হয়েছিল। ঢাকার সাধারণ মানুষের সামনে যে ইতিহাস এখনো জ্বলজ্বল করছে, স্বাধীনতার পর ষড়যন্ত্রের রাজনীতিতে পা বাড়ানো সিরাজুল আলম খানের স্মৃতিতে তা নেই। একেকটি ঘটনাকে, একেকটি নির্মোহ সত্যকে তিনি আজ মিথ্যার আবরণে ঢেকে দিতে চাইছেন। তাঁর রাজনীতি, কর্মতৎপরতা রহস্যজনক ও কলঙ্কিত হলেও আমাদের রাজনীতির মহানায়ক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের নেতৃত্বে ছাত্রলীগের ইতিহাস ও বীর বাঙালির স্বাধীনতার সংগ্রাম সূর্যের মতো প্রখর তেজোদ্দীপ্ত এক জীবন্ত ইতিহাস।

তোফায়েল আহমেদ বলেন, ৩ মার্চে পল্টনের জনসভায় দেওয়া ভাষণে বঙ্গবন্ধু ৭ মার্চ তাঁর রেসকোর্স ময়দানে (বর্তমানে সোহরাওয়ার্দী উদ্যান) জনসভার কর্মসূচি ঘোষণা করেন। সিরাজুল আলম খান বলেছেন, জনগণের নাকি আকাক্সক্ষা ছিল ৩ মার্চ পল্টনের সভা থেকে বঙ্গবন্ধু সরাসরি স্বাধীনতার ঘোষণা দেবেন। তোফায়েল আহমেদ এর জবাবে বলেন, জনগণ সেদিন বঙ্গবন্ধুর প্রতিটি নির্দেশ অক্ষরে অক্ষরে পালন করেছিল। তখন গোটা বাঙালি জাতির সামনে একজনই নায়ক ছিলেন, একজনই নেতা ছিলেন তিনি বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান। মাঝখানে তাঁর কর্মী-সংগঠকরা থাকলেও জনগণের আস্থা, বিশ্বাস ও নেতৃত্বের একক প্রতীক ছিলেন বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান। সিরাজুল আলম খান ৩ মার্চ কেন বঙ্গবন্ধু সরাসরি স্বাধীনতা ঘোষণা করেননি, এ প্রশ্ন তুলে এবং স্বাধীনতার পর তাঁর কর্মকা- মিলিয়ে প্রমাণ করে দিলেন তিনি সেদিন কী গভীর ষড়যন্ত্রের মধ্যে থেকে কী ভয়ঙ্কর দুঃস্বপ্ন জাতির জন্য দেখতে চেয়েছিলেন। সেদিন বঙ্গবন্ধু সরাসরি স্বাধীনতা ঘোষণা করলে আমাদের স্বাধীনতার লক্ষ্য অর্জনের পথ পাকিস্তান বাহিনীর আক্রমণের মুখে রক্তের বন্যায় ভেসেই যেত না; বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান জাতিকে যে স্বপ্ন দেখিয়েছিলেন সেই মহান স্বাধীনতার স্বপ্নের মৃত্যু হতো। আর তিনি বিচ্ছিন্নতাবাদী নেতা হিসেবে শেষ হয়ে যেতেন। বঙ্গবন্ধুর সিদ্ধান্তের বাইরে সেদিন একটি ঘটনাও ঘটেনি, এই সত্যকে বিকৃত করে সিরাজুল আলম খান তাঁর আমিত্বের মিথ্যা অহংকারে যা খুশি তাই বলেছেন। এত মিথ্যার, অসত্যের জবাব দিতেও আজ বিরক্ত লাগছে।

সিরাজুল আলম খান আরও বলেছেন, ৭ মার্চের ভাষণের আগে ৩, ৪, ৫ মার্চ রাতে বঙ্গবন্ধু আমাদের চার নেতাকে ডেকে বৈঠক করেন এবং আওয়ামী লীগ হাইকমান্ড ও আমাদের চারজন অর্থাৎ শেখ ফজলুল হক মণি, সিরাজুল আলম খান, আবদুর রাজ্জাক ও আমার সঙ্গে আলোচনা করে ৭ মার্চের ভাষণ নিয়ে পরামর্শ করেন এবং নানা সিদ্ধান্ত নেন! এমনকি বঙ্গবন্ধু ঘোষিত ৭ মার্চের ভাষণে এবারের সংগ্রাম আমাদের মুক্তির সংগ্রাম, এবারের সংগ্রাম আমাদের স্বাধীনতার সংগ্রাম, আমাদের পরামর্শে ও সিদ্ধান্তে ঘোষিত হয়। এমনকি আমরা নাকি ৭ মার্চের বক্তৃতার জন্য বঙ্গবন্ধুকে পয়েন্ট লিখে দিই। আর বঙ্গবন্ধু নাকি কীভাবে জনসভায় বক্তৃতা করবেন তা শোনান। এমনকি আমরা নাকি এবারের সংগ্রাম স্বাধীনতার সংগ্রাম দুবার উচ্চারণ করার প্রস্তাব দিয়েছিলাম।

সিরাজুল আলম খানের এই পুরো বক্তব্য নিয়ে মুজিববাহিনীর অন্যতম প্রধান, ’৬৯-এর গণঅভ্যুত্থানের নায়ক, সাবেক ডাকসু ভিপি ও ছাত্রলীগ সভাপতি তোফায়েল আহমেদ চরম বিরক্তি প্রকাশ করে বলেন, আমাদের সাক্ষী রেখে, এ ধরনের নির্লজ্জ মিথ্যাচার তিনি কীভাবে করেন, তা আমি ভেবে পাই না। আমি অবাক হয়ে যাই, চিন্তিত হয়ে যাই, বিচলিত হয়ে যাই, এমনকি তাঁর মানসিক অবস্থা নিয়ে উদ্বিগ্ন হয়ে পড়ি। জীবনের এই পড়ন্ত বেলায় কোনো মানসিক সমস্যা নাকি গভীর ষড়যন্ত্র থেকে এ ধরনের নির্লজ্জের মতো তিনি নির্মোহ সত্য ইতিহাসকে অস্বীকার করে আষাঢ়ে গল্পের মতো আজগুবি কাহিনি শুনিয়ে ইতিহাসের বুকে ছুরি মারছেন। আমার জবাব দিতে লজ্জা হচ্ছে যে, আমাদের সাক্ষী রেখে তিনি এই মিথ্যাচারের কাহিনি উপস্থাপন করছেন। আমাদের নেতা শেখ ফজলুল হক মণি ও আবদুর রাজ্জাক দুনিয়ায় নেই। আল্লাহর রহমতে আমি এখনো বেঁচে আছি এবং বঙ্গবন্ধুর মূলধারার রাজনীতিতে সক্রিয় ভূমিকা রাখছি জেনেও তিনি কীভাবে এতটা অসততার সঙ্গে তাঁর মনগড়া কল্পকাহিনি বলে যাচ্ছেন কোন অদৃশ্য শক্তির ইন্ধনে? কার হয়ে তিনি আবার তাঁর সেই পুরনো খেলায় নেমেছেন? তিনি না বললেও এই সত্য ঠিকই আবিষ্কার হবে। ষড়যন্ত্র একদিন না একদিন উন্মোচিত হয়েই থাকে। তোফায়েল আহমেদ বলেন, বঙ্গবন্ধুকে ৭ মার্চের ভাষণ নিয়ে কোনো বৈঠক থেকে আমরা এ ধরনের কোনো প্রস্তাব কখনো দিইনি এবং খানের একার দেওয়ারও সাহস ও শক্তি ছিল না। সেই প্রমাণ আমি একটু পরেই বলছি। বঙ্গবন্ধু আওয়ামী লীগের জাতীয় চার নেতার সঙ্গে পরামর্শ করতেন। সমাজের আরও কিছু ব্যক্তির সঙ্গেও পরামর্শ করতেন। আমাদের চারজনকে নিয়মিত ডেকে বারান্দায় ব্রিফ করতেন। নির্দেশনা দিতেন কী করতে হবে। তিনি সবার সঙ্গে পরামর্শ করলেও সিদ্ধান্ত নিজে নিতেন এবং তিনি আমাদেরকে প্রয়োজনীয় নির্দেশনা দিতেন।

তোফায়েল বলেন, সিরাজুল আলম খান যেসব বৈঠক ও পরামর্শের কথা বলেছেন, সেসব বৈঠক ও পরামর্শদানের কোনো সত্যতা নেই। তবে ৬ মার্চ রাতে বঙ্গবন্ধু যখন বারান্দায় অস্থিরতা নিয়ে পাঁয়চারি করছিলেন, তখন তাঁর আজীবনের সংগ্রামের সহযাত্রী আমাদের প্রিয় শ্রদ্ধেয় বঙ্গমাতা বেগম ফজিলাতুন্নেছা মুজিব তাঁকে বলেছিলেন, ‘তুমি বাংলার মানুষের জন্য রাজনীতি করেছ। তাঁদের স্বাধীনতার জন্য তোমার জীবন-যৌবন কারাগারে কাটিয়েছ। তোমার বিশ্বাস ও অন্তর থেকে যা আসবে তুমি কাল তাই বলবে। তোমার কথা তোমার জনগণ বিশ্বাস করবে।’ তোফায়েল আহমেদ বলেন, ‘আমি আল্লাহর নামে শপথ নিয়ে বলছি, ৭ মার্চ বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান জনসভা মঞ্চে আসার আগে সারা দিন ৩২ নম্বর বাড়িতেই ছিলেন। বেলা ১টার সময় তিনি কীভাবে আসবেন তা আলোচনা করার জন্য সিরাজুল আলম খান ও আমি তাঁর বাসভবনে যখন উপস্থিত হই, তখন তিনি দোতলায় যেতে একটি সিঁড়ির ওপরে উঠেছেন। আমরা যেতেই তিনি আমাদের দুজনের কাঁধে তাঁর দুটি হাত রাখলেন। কয়েকটি কথাবার্তার পর সিরাজুল আলম খান বঙ্গবন্ধুকে বললেন, ‘লিডার! আপনি আজ সরাসরি স্বাধীনতা ঘোষণা না করলে জনগণ মানবে না।’ বঙ্গবন্ধু এক ঝটকায় আমাদের কাঁধ থেকে তাঁর দুটি হাত সরিয়ে নিয়ে দৃঢ়তার সঙ্গে বললেন, ‘সিরাজ! আমি জনগণের নির্বাচিত নেতা। জনগণকে আমি নেতৃত্ব দেব। তারা আমাকে নেতৃত্ব দেবে না। তোমরা তোমাদের কাজে চলে যাও’ বলে তিনি ওপরে উঠে গেলেন।

বঙ্গবন্ধু সব খবর রাখতেন। বঙ্গবন্ধু কীভাবে ৭ মার্চের মঞ্চে এসে উঠেছেন, তা দেশবাসী দেখেছে। তিনি বক্তৃতার মঞ্চে উঠে চারদিকে তাকালেন। চোখের চশমা খুলে বক্তৃতার টেবিলে রাখলেন এবং কোনো নোট, কাগজ ছাড়া তাঁর হৃদয় থেকে ১৮ মিনিটের এক অসাধারণ বক্তৃতা করলেন; যা বিশ্ববিখ্যাত ভাষণের একটি হিসেবে আন্তর্জাতিক স্বীকৃতি পেয়েছে আজ। আব্রাহাম লিংকনের বিশ্ববিখ্যাত তিন মিনিটের ভাষণটি ছিল লিখিত। মার্টিন লুথার কিংয়ের জগদ্বিখ্যাত ১৭ মিনিটের ভাষণটি ছিল লিখিত। আর বঙ্গবন্ধুর ১৮ মিনিটের ভাষণটি অলিখিত, তাঁর নিজস্ব ভাষায় দেওয়া। ভাষণটির কারণে শুধু দুনিয়াই কাঁপিয়ে দিলেন না; পশ্চিমা গণমাধ্যম তাঁকে রাজনীতির কবি বলে সম্বোধন করল। বঙ্গবন্ধু সেদিন সরাসরি না বলেও স্বাধীনতার ঘোষণার বার্তাটি তাঁর মতো করে দিয়ে দিলেন। তিনি বিচ্ছিন্নতাবাদী হতে চাননি বলে এবং তাঁর স্বাধীনতা অর্জনের লক্ষ্য তীরে এসে যাতে না ডোবে সেজন্য সেদিনের ভাষণে চারটি শর্ত দিয়েছিলেন। এক. মার্শাল ল প্রত্যাহার করতে হবে। দুই. সেনাবাহিনীকে ব্যারাকে ফিরিয়ে নিতে হবে। তিন. গত কয়েকদিনের হত্যাকান্ডের বিচার বিভাগীয় তদন্ত করতে হবে। চার. নির্বাচিতদের হাতে ক্ষমতা হস্তান্তর করতে হবে। সেদিন পাকিস্তানের বোমারু বিমান তৈরি ছিল। বঙ্গবন্ধু সরাসরি স্বাধীনতার ঘোষণা দিলে তাঁকে বিচ্ছিন্নতাবাদী নেতা হিসেবে যেমন শেষ করে দেওয়া হতো, তেমনি ঢাকাসহ দেশের বিভিন্ন স্থানে ব্যাপক গণহত্যা চালানো হতো।

বঙ্গবন্ধুর ৭ মার্চের ভাষণের সময় পাকিস্তানের গোয়েন্দা সংস্থার কর্মকর্তারা ঢাকা ক্লাবের সামনে অবস্থান নিয়েছিলেন। তারা বঙ্গবন্ধুর পুরো ভাষণ রেকর্ড করেছেন। সেই রেকর্ডের ভিত্তিতে তারা যে রিপোর্ট পাঠিয়েছেন, তা ইতিহাসের অংশ হিসেবে এখনো আছে। তা হলো, ‘চতুর শেখ মুজিবুর রহমান চতুরতার সঙ্গে বক্তৃতা করে গেলেন। একদিকে স্বাধীনতা ঘোষণা করে গেলেন। আরেকদিকে চার শর্ত দিয়ে বিচ্ছিন্নতাবাদী হিসেবে আখ্যায়িত হলেন না। আমাদের নীরব দর্শকের ভূমিকা পালন করা ছাড়া আর কিছুই করার ছিল না।’ তাহলে সেদিন সিরাজুল আলম খান ৩ মার্চ ও ৭ মার্চ বঙ্গবন্ধুকে দিয়ে সরাসরি স্বাধীনতার ঘোষণা করিয়ে কি দেশে পাকিস্তানি বাহিনীর গণহত্যা চালানোর ও স্বাধীনতার মহান নেতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানকে বিচ্ছিন্নতাবাদী নেতা হিসেবে চিহ্নিত করে স্বাধীনতার স্বপ্নকে হত্যা করার ষড়যন্ত্রে লিপ্ত ছিলেন? চলবে...।

এই বিভাগের আরও খবর
দ্বারপ্রান্তে পৃথক সুপ্রিম কোর্ট সচিবালয়
দ্বারপ্রান্তে পৃথক সুপ্রিম কোর্ট সচিবালয়
প্রদীপ-লিয়াকতের মৃত্যুদণ্ড বহাল
প্রদীপ-লিয়াকতের মৃত্যুদণ্ড বহাল
অভ্যন্তরীণ ইস্যুতে হস্তক্ষেপ চায় না বাংলাদেশ
অভ্যন্তরীণ ইস্যুতে হস্তক্ষেপ চায় না বাংলাদেশ
নির্বাচন নিয়ে আলোচনা করতে কমনওয়েলথ মহাসচিব ঢাকায়
নির্বাচন নিয়ে আলোচনা করতে কমনওয়েলথ মহাসচিব ঢাকায়
পুলিশের মনোবল ভাঙলে পাহারা দিতে হবে নিজেদের
পুলিশের মনোবল ভাঙলে পাহারা দিতে হবে নিজেদের
তত্ত্বাবধায়কে সুষ্ঠু নির্বাচনের পথ প্রশস্ত হবে
তত্ত্বাবধায়কে সুষ্ঠু নির্বাচনের পথ প্রশস্ত হবে
আবার জামায়াতের কঠোর সমালোচনা
আবার জামায়াতের কঠোর সমালোচনা
নির্বাচন নিয়ে নাগরিকদের মনে এখনো শঙ্কা
নির্বাচন নিয়ে নাগরিকদের মনে এখনো শঙ্কা
১০০-তে ১০০ মুশফিক
১০০-তে ১০০ মুশফিক
সশস্ত্র বাহিনী দিবস আজ
সশস্ত্র বাহিনী দিবস আজ
তিন-চার কর্মদিবসের মধ্যেই গণভোট আইন
তিন-চার কর্মদিবসের মধ্যেই গণভোট আইন
মানুষ চ্যাপটা এবার চট্টগ্রামে
মানুষ চ্যাপটা এবার চট্টগ্রামে
সর্বশেষ খবর
লাল পাহাড়ের ক্যাম্পাসে শিক্ষার্থীদের ভোটের উৎসব
লাল পাহাড়ের ক্যাম্পাসে শিক্ষার্থীদের ভোটের উৎসব

৮ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

ইন্দোনেশিয়ায় আগ্নেয়গিরির অগ্ন্যুৎপাতের পর শত শত মানুষ আশ্রয়কেন্দ্রে
ইন্দোনেশিয়ায় আগ্নেয়গিরির অগ্ন্যুৎপাতের পর শত শত মানুষ আশ্রয়কেন্দ্রে

১০ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সিরিয়ায় কুর্দি বাহিনীর গুলিতে দুই সেনা নিহত
সিরিয়ায় কুর্দি বাহিনীর গুলিতে দুই সেনা নিহত

১৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

লঙ্কানদের বিপক্ষে দাপুটে জয় পেল জিম্বাবুয়ে
লঙ্কানদের বিপক্ষে দাপুটে জয় পেল জিম্বাবুয়ে

২৩ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

রুশ হামলার একদিন পরেও নিখোঁজ ২২ : জেলেনস্কি
রুশ হামলার একদিন পরেও নিখোঁজ ২২ : জেলেনস্কি

৩৭ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশে প্রথম জাতীয় কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা প্রস্তুতি মূল্যায়ন প্রতিবেদন প্রকাশ
বাংলাদেশে প্রথম জাতীয় কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা প্রস্তুতি মূল্যায়ন প্রতিবেদন প্রকাশ

৩৮ মিনিট আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

আজ সেনাকুঞ্জে যাচ্ছেন বেগম খালেদা জিয়া
আজ সেনাকুঞ্জে যাচ্ছেন বেগম খালেদা জিয়া

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিভিন্ন মন্ত্রণালয়-বিভাগের প্রধানদের সঙ্গে ইসির সভা ৩০ নভেম্বর
বিভিন্ন মন্ত্রণালয়-বিভাগের প্রধানদের সঙ্গে ইসির সভা ৩০ নভেম্বর

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসির ৯ কর্মকর্তাকে বদলি-পদায়ন
ইসির ৯ কর্মকর্তাকে বদলি-পদায়ন

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জাতির গর্বিত প্রতিষ্ঠান সশস্ত্র বাহিনী: তারেক রহমান
জাতির গর্বিত প্রতিষ্ঠান সশস্ত্র বাহিনী: তারেক রহমান

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জাতিসংঘের কপ-৩০ জলবায়ু সম্মেলন ভেন‍্যুতে ভয়াবহ আগুন
জাতিসংঘের কপ-৩০ জলবায়ু সম্মেলন ভেন‍্যুতে ভয়াবহ আগুন

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিদেশে কর্মী পাঠাতে সমন্বিত প্ল্যাটফর্ম ওইপি চালু
বিদেশে কর্মী পাঠাতে সমন্বিত প্ল্যাটফর্ম ওইপি চালু

৫ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

অস্ট্রেলিয়ায় কার্যকর হতে যাচ্ছে শিশুদের ফেসবুক-টিকটক ব্যবহার বন্ধের আইন
অস্ট্রেলিয়ায় কার্যকর হতে যাচ্ছে শিশুদের ফেসবুক-টিকটক ব্যবহার বন্ধের আইন

৬ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

খতমে নবুয়ত ইমানের অংশ
খতমে নবুয়ত ইমানের অংশ

৬ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

সশস্ত্র বাহিনী দিবসের প্রেক্ষাপট ও বাস্তবতা
সশস্ত্র বাহিনী দিবসের প্রেক্ষাপট ও বাস্তবতা

৬ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

মুন্সীগঞ্জে নির্যাতনের শিকার শিশু জুবায়েরের মৃত্যু
মুন্সীগঞ্জে নির্যাতনের শিকার শিশু জুবায়েরের মৃত্যু

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আমাদের ঠকানো হবে আরও কতবার
আমাদের ঠকানো হবে আরও কতবার

৬ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

রাজনীতির নামে ধর্মকে পুঁজি করার চেষ্টা করবেন না: খোকন তালুকদার
রাজনীতির নামে ধর্মকে পুঁজি করার চেষ্টা করবেন না: খোকন তালুকদার

৬ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

তারেক রহমানের জন্মদিনে মালয়েশিয়ায় দোয়া মাহফিল
তারেক রহমানের জন্মদিনে মালয়েশিয়ায় দোয়া মাহফিল

৬ ঘণ্টা আগে | পরবাস

নাশকতাকারীদের ঢাকায় অবাঞ্ছিত ঘোষণা করা হবে: ডিএমপি কমিশনার
নাশকতাকারীদের ঢাকায় অবাঞ্ছিত ঘোষণা করা হবে: ডিএমপি কমিশনার

৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

তারেক রহমানের জন্মবার্ষিকী উপলক্ষে কুমিল্লায় দোয়া ও খাবার বিতরণ
তারেক রহমানের জন্মবার্ষিকী উপলক্ষে কুমিল্লায় দোয়া ও খাবার বিতরণ

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

হারপিকের উদ্যোগে বিশ্ব টয়লেট দিবস উদযাপন
হারপিকের উদ্যোগে বিশ্ব টয়লেট দিবস উদযাপন

৭ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

নেত্রকোনায় ধানকাটার মেশিনে কাটা পড়ে শিশুর মৃত্যু
নেত্রকোনায় ধানকাটার মেশিনে কাটা পড়ে শিশুর মৃত্যু

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মালয়েশিয়ায় ১৭৪ বাংলাদেশি গ্রেপ্তার
মালয়েশিয়ায় ১৭৪ বাংলাদেশি গ্রেপ্তার

৭ ঘণ্টা আগে | পরবাস

নওগাঁয় বিএনপির মনোনীত প্রার্থীর পক্ষে নির্বাচনী কর্মীসভা
নওগাঁয় বিএনপির মনোনীত প্রার্থীর পক্ষে নির্বাচনী কর্মীসভা

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সিলেটে শুক্রবার যে এলাকাগুলোতে বিদ্যুৎ থাকবে না
সিলেটে শুক্রবার যে এলাকাগুলোতে বিদ্যুৎ থাকবে না

৮ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

রাজবাড়ীতে তারেক রহমানের জন্মদিন উপলক্ষে শিক্ষা উপকরণ বিতরণ
রাজবাড়ীতে তারেক রহমানের জন্মদিন উপলক্ষে শিক্ষা উপকরণ বিতরণ

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ঝিনাইদহে বৃদ্ধকে কুপিয়ে হত্যাচেষ্টা, অস্ত্রসহ যুবক গ্রেপ্তার
ঝিনাইদহে বৃদ্ধকে কুপিয়ে হত্যাচেষ্টা, অস্ত্রসহ যুবক গ্রেপ্তার

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চা শ্রমিকদের দুর্দশার কথা শুনলেন খন্দকার মুক্তাদির
চা শ্রমিকদের দুর্দশার কথা শুনলেন খন্দকার মুক্তাদির

৯ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

দেশের বাজারে কমলো স্বর্ণের দাম
দেশের বাজারে কমলো স্বর্ণের দাম

৯ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

সর্বাধিক পঠিত
ক্রিকেট ইতিহাসে প্রথমবার এমন রেকর্ড গড়লেন শাই হোপ
ক্রিকেট ইতিহাসে প্রথমবার এমন রেকর্ড গড়লেন শাই হোপ

১৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ঢাকার যে আসনের প্রার্থী হতে মনোনয়ন কিনলেন রিকশাচালক সুজন
ঢাকার যে আসনের প্রার্থী হতে মনোনয়ন কিনলেন রিকশাচালক সুজন

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতের সঙ্গে পূর্ণমাত্রায় যুদ্ধ শুরুর আশঙ্কা পাকিস্তানের প্রতিরক্ষামন্ত্রীর
ভারতের সঙ্গে পূর্ণমাত্রায় যুদ্ধ শুরুর আশঙ্কা পাকিস্তানের প্রতিরক্ষামন্ত্রীর

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা পুনরুজ্জীবিত হলো সংবিধানে, কার্যকর হবে ভবিষ্যতে
তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা পুনরুজ্জীবিত হলো সংবিধানে, কার্যকর হবে ভবিষ্যতে

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারত-পাকিস্তান যুদ্ধে কে জয়ী, স্পষ্ট করল মার্কিন প্রতিবেদন
ভারত-পাকিস্তান যুদ্ধে কে জয়ী, স্পষ্ট করল মার্কিন প্রতিবেদন

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তিন নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট চাকরিচ্যুত
তিন নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট চাকরিচ্যুত

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১৩ লাখ রোহিঙ্গার ভার আর বহন করা সম্ভব নয়: জাতিসংঘে বাংলাদেশ
১৩ লাখ রোহিঙ্গার ভার আর বহন করা সম্ভব নয়: জাতিসংঘে বাংলাদেশ

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ওসি প্রদীপ ও লিয়াকতের মৃত্যুদণ্ড বহাল
ওসি প্রদীপ ও লিয়াকতের মৃত্যুদণ্ড বহাল

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মুশফিক ছাড়াও শততম টেস্টে শতক হাঁকিয়েছেন যারা
মুশফিক ছাড়াও শততম টেস্টে শতক হাঁকিয়েছেন যারা

২১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নারীদের নিরাপত্তা ও সুরক্ষায় ৫ প্রতিশ্রুতি তারেক রহমানের
নারীদের নিরাপত্তা ও সুরক্ষায় ৫ প্রতিশ্রুতি তারেক রহমানের

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনা পালানোতেই তত্ত্বাবধায়ক সরকারব্যবস্থা ফিরে এলো : জয়নুল আবেদীন
হাসিনা পালানোতেই তত্ত্বাবধায়ক সরকারব্যবস্থা ফিরে এলো : জয়নুল আবেদীন

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

উপদেষ্টা পরিষদের বৈঠক অনুষ্ঠিত
উপদেষ্টা পরিষদের বৈঠক অনুষ্ঠিত

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুনর্বহাল, প্রতিক্রিয়ায় যা বললো জামায়াত
তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুনর্বহাল, প্রতিক্রিয়ায় যা বললো জামায়াত

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পুলিশের মনোবল ভাঙার চেষ্টা করবেন না : ডিএমপি কমিশনার
পুলিশের মনোবল ভাঙার চেষ্টা করবেন না : ডিএমপি কমিশনার

১৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

অভ‍্যন্তরীণ ইস্যুতে কোনো দেশের হস্তক্ষেপের বিরুদ্ধে বাংলাদেশ: দিল্লিতে নিরাপত্তা উপদেষ্টা
অভ‍্যন্তরীণ ইস্যুতে কোনো দেশের হস্তক্ষেপের বিরুদ্ধে বাংলাদেশ: দিল্লিতে নিরাপত্তা উপদেষ্টা

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আন্দোলনরত ৮ দলের কর্মসূচিতে পরিবর্তন
আন্দোলনরত ৮ দলের কর্মসূচিতে পরিবর্তন

১৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা পুনর্বহালের রায় নিয়ে যা বললেন আমির খসরু
তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা পুনর্বহালের রায় নিয়ে যা বললেন আমির খসরু

১৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শুক্রবার মামদানির সঙ্গে বৈঠকে বসছেন ট্রাম্প
শুক্রবার মামদানির সঙ্গে বৈঠকে বসছেন ট্রাম্প

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আগামী ৩-৪ কার্যদিবসের মধ্যে গণভোট আইন করা হবে
আগামী ৩-৪ কার্যদিবসের মধ্যে গণভোট আইন করা হবে

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মোদিকে আরও একবার বোল্ড করলেন ট্রাম্প
মোদিকে আরও একবার বোল্ড করলেন ট্রাম্প

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চিড়িয়াখানায় ঠাঁই হলো সেই মুখপোড়া হনুমানের
চিড়িয়াখানায় ঠাঁই হলো সেই মুখপোড়া হনুমানের

২৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সৌদি যুবরাজের অনুরোধ, সুদানের সংঘাত অবসান করতে চান ট্রাম্প
সৌদি যুবরাজের অনুরোধ, সুদানের সংঘাত অবসান করতে চান ট্রাম্প

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শততম টেস্টে শতক হাঁকালেন মুশফিক
শততম টেস্টে শতক হাঁকালেন মুশফিক

২১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

৩৯ টাকা কেজিতে ধান, ৫০ টাকায় সিদ্ধ চাল কিনবে সরকার
৩৯ টাকা কেজিতে ধান, ৫০ টাকায় সিদ্ধ চাল কিনবে সরকার

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিহারে রেকর্ড গড়ে ১০ম বার মুখ্যমন্ত্রীর শপথ নীতিশ কুমারের
বিহারে রেকর্ড গড়ে ১০ম বার মুখ্যমন্ত্রীর শপথ নীতিশ কুমারের

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতকে হারিয়ে ৯ বছরে সর্বোচ্চ র‍্যাঙ্কিংয়ে বাংলাদেশ
ভারতকে হারিয়ে ৯ বছরে সর্বোচ্চ র‍্যাঙ্কিংয়ে বাংলাদেশ

২২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মুশফিক-লিটনের সেঞ্চুরিতে রান পাহাড়ে বাংলাদেশ
মুশফিক-লিটনের সেঞ্চুরিতে রান পাহাড়ে বাংলাদেশ

১৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

জাতীয় পুনর্জাগরণের নেতা
জাতীয় পুনর্জাগরণের নেতা

২২ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

২০২৬ ফুটবল বিশ্বকাপ: এক নজরে সবকিছু
২০২৬ ফুটবল বিশ্বকাপ: এক নজরে সবকিছু

১৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

যুক্তরাষ্ট্রের ‘প্রধান নন-ন্যাটো মিত্র’ হিসেবে সৌদিকে শ্রেণিকরণের তাৎপর্য কী?
যুক্তরাষ্ট্রের ‘প্রধান নন-ন্যাটো মিত্র’ হিসেবে সৌদিকে শ্রেণিকরণের তাৎপর্য কী?

১২ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

প্রিন্ট সর্বাধিক
আবার জামায়াতের কঠোর সমালোচনা
আবার জামায়াতের কঠোর সমালোচনা

প্রথম পৃষ্ঠা

ফিতা কাটাই ভরসা
ফিতা কাটাই ভরসা

শোবিজ

নান্দনিক জাহাজ বানাচ্ছে বাংলাদেশ
নান্দনিক জাহাজ বানাচ্ছে বাংলাদেশ

পেছনের পৃষ্ঠা

মানুষ চ্যাপটা এবার চট্টগ্রামে
মানুষ চ্যাপটা এবার চট্টগ্রামে

প্রথম পৃষ্ঠা

সিলেটে পুরোনো কূপে নতুন করে মিলল গ্যাস
সিলেটে পুরোনো কূপে নতুন করে মিলল গ্যাস

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

ফিরল তত্ত্বাবধায়ক সরকার
ফিরল তত্ত্বাবধায়ক সরকার

প্রথম পৃষ্ঠা

সৌদিতে অপহরণ বাংলাদেশে মুক্তিপণ
সৌদিতে অপহরণ বাংলাদেশে মুক্তিপণ

পেছনের পৃষ্ঠা

আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সঙ্গে ফের বসছে ইসি
আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সঙ্গে ফের বসছে ইসি

পেছনের পৃষ্ঠা

সশস্ত্র বাহিনী দিবস আজ
সশস্ত্র বাহিনী দিবস আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

না, আমাকে পয়সা দিতে হবে : ববিতা
না, আমাকে পয়সা দিতে হবে : ববিতা

শোবিজ

ক্যাপিটাল ড্রামার নাটক ‘ফার্স্ট লাভ’
ক্যাপিটাল ড্রামার নাটক ‘ফার্স্ট লাভ’

শোবিজ

তারেক রহমানের ৬১তম জন্মদিন উপলক্ষে তথ্যচিত্র
তারেক রহমানের ৬১তম জন্মদিন উপলক্ষে তথ্যচিত্র

শোবিজ

বড়পর্দায় সাংবাদিক তিশা
বড়পর্দায় সাংবাদিক তিশা

শোবিজ

বিদেশি কোচদের অধীনে ভারত জয়
বিদেশি কোচদের অধীনে ভারত জয়

মাঠে ময়দানে

দেশ এগোলে মা-বোনদের ভয় পেতে হবে না
দেশ এগোলে মা-বোনদের ভয় পেতে হবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

হাঙ্গেরির মঞ্চে বাংলাদেশি তাওসিফ
হাঙ্গেরির মঞ্চে বাংলাদেশি তাওসিফ

শোবিজ

ব্যাপক সাড়া পোস্টাল ভোটিং নিবন্ধনে
ব্যাপক সাড়া পোস্টাল ভোটিং নিবন্ধনে

পেছনের পৃষ্ঠা

হামজার শুভেচ্ছায় মুগ্ধ মুশফিক
হামজার শুভেচ্ছায় মুগ্ধ মুশফিক

মাঠে ময়দানে

নির্বাচন নিয়ে নাগরিকদের মনে এখনো শঙ্কা
নির্বাচন নিয়ে নাগরিকদের মনে এখনো শঙ্কা

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রদীপ-লিয়াকতের মৃত্যুদণ্ড বহাল
প্রদীপ-লিয়াকতের মৃত্যুদণ্ড বহাল

প্রথম পৃষ্ঠা

মুশফিকের শততম টেস্টে লিটনেরও সেঞ্চুরি
মুশফিকের শততম টেস্টে লিটনেরও সেঞ্চুরি

মাঠে ময়দানে

পুলিশের মনোবল ভাঙলে পাহারা দিতে হবে নিজেদের
পুলিশের মনোবল ভাঙলে পাহারা দিতে হবে নিজেদের

প্রথম পৃষ্ঠা

১০০-তে ১০০ মুশফিক
১০০-তে ১০০ মুশফিক

প্রথম পৃষ্ঠা

অভ্যন্তরীণ ইস্যুতে হস্তক্ষেপ চায় না বাংলাদেশ
অভ্যন্তরীণ ইস্যুতে হস্তক্ষেপ চায় না বাংলাদেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

১ ডিসেম্বর থেকে পর্যটকবাহী জাহাজ চালু
১ ডিসেম্বর থেকে পর্যটকবাহী জাহাজ চালু

পেছনের পৃষ্ঠা

নির্বাচন নিয়ে আলোচনা করতে কমনওয়েলথ মহাসচিব ঢাকায়
নির্বাচন নিয়ে আলোচনা করতে কমনওয়েলথ মহাসচিব ঢাকায়

প্রথম পৃষ্ঠা

তিন-চার কর্মদিবসের মধ্যেই গণভোট আইন
তিন-চার কর্মদিবসের মধ্যেই গণভোট আইন

প্রথম পৃষ্ঠা

দ্বারপ্রান্তে পৃথক সুপ্রিম কোর্ট সচিবালয়
দ্বারপ্রান্তে পৃথক সুপ্রিম কোর্ট সচিবালয়

প্রথম পৃষ্ঠা

পুনর্বহালে জাতি হয়েছে কলঙ্কমুক্ত : এনসিপি
পুনর্বহালে জাতি হয়েছে কলঙ্কমুক্ত : এনসিপি

প্রথম পৃষ্ঠা