শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বৃহস্পতিবার, ১৩ জুন, ২০১৯ আপডেট:

তোফায়েল আহমেদ বলছি-২

স্বপ্নের মৃত্যুঘণ্টা বাজিয়ে খান কি গণহত্যা চেয়েছিলেন

পীর হাবিবুর রহমান
প্রিন্ট ভার্সন
স্বপ্নের মৃত্যুঘণ্টা বাজিয়ে খান কি গণহত্যা চেয়েছিলেন

রাজনীতির রহস্যপুরুষ জাসদের স্রষ্টা সিরাজুল আলম খানের জবানবন্দিতে লেখা ‘আমি সিরাজুল আলম খান’ বইয়ে তিনি বলেছেন, ১ মার্চ ইয়াহিয়া খান জাতীয় পরিষদের অধিবেশন স্থগিত ঘোষণা করলে বিক্ষুব্ধ ছাত্র-জনতা শহীদ মিনারে এসে সমবেত হয়। আর সেখান থেকে তিনি আ স ম রবকে দিকনির্দেশনা দেন। এ বিষয়ে সেদিনের নির্বাচিত জাতীয় পরিষদ সদস্য মুজিববাহিনীর অন্যতম প্রধান ও বঙ্গবন্ধুর ঘনিষ্ঠ সহচর তোফায়েল আহমেদ পরিষ্কার বলেছেন, সূর্য অস্বীকার করার মতো একটি অসত্য সিরাজুল আলম খান বলেছেন। সেদিন হোটেল পূর্বাণীতে বঙ্গবন্ধু যখন সত্তরের নির্বাচনে বিজয়ী প্রতিনিধিদের নিয়ে সংসদীয় দলের সভা করছেন, তখন ইয়াহিয়া খানের ঘোষণা আসামাত্র গোটা ঢাকা শহরের মানুষ বিক্ষুব্ধ হয়ে রাজপথে নেমে আসে। ছাত্র-জনতার মিছিল নিয়ে পূর্বাণীতে চলে আসে এবং পল্টনে সমবেত হয়। তখন ছাত্রলীগের সভাপতি নূরে আলম সিদ্দিকী সাধারণ সম্পাদক শাজাহান সিরাজ, ডাকসু ভিপি আ স ম আবদুর রব এবং জিএস আবদুল কুদ্দুস মাখন। একদিকে ইয়াহিয়ার ঘোষণা অন্যদিকে ঢাকা বিক্ষুব্ধ জনতার মিছিলের নগরীতে পরিণত হয়। বঙ্গবন্ধু ইয়াহিয়ার বক্তব্যের তীব্র প্রতিবাদই করেননি, আমাদের কয়েকজনকে পল্টনে ছাত্রজনতার বিক্ষোভের মাঝখানে পাঠালেন। আমরা যাওয়ার পর পাকিস্তানের পতাকা অগ্নিরোষে পুড়িয়ে দেওয়া হলো। আর বঙ্গবন্ধুর নির্দেশে সেদিনই ছাত্রলীগ ও ডাকসুকে নিয়ে স্বাধীন বাংলা ছাত্র সংগ্রাম পরিষদ গঠিত হলো। সিরাজুল আলম খানের অবস্থান তখন ছিল, আমাদের মতো সাবেক ছাত্রনেতাদের যাঁরা বঙ্গবন্ধুর নির্দেশে সংগঠকের ভূমিকা পালন করছিলাম, তাঁদের একজনের মতো। পরদিন ২ মার্চ ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে ছাত্র সমাবেশ ও ৩ মার্চ পল্টনে জনসভার কর্মসূচি ঘোষিত হলো।

সিরাজুল আলম খান লিখেছেন, ৩ মার্চ স্বাধীনতার ইশতেহার ঘোষণাকালে বঙ্গবন্ধু অপ্রত্যাশিতভাবে কেন সেখানে হাজির হয়েছিলেন, তা তিনি আজও জানেন না।

তোফায়েল বলেন, অপ্রত্যাশিতভাবে নয়, বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান পরিকল্পিতভাবে ৩ মার্চে পল্টনের ছাত্র জনসভায় উপস্থিত হয়েছিলেন। সেদিন সভাপতিত্ব করেছিলেন ছাত্রলীগ সভাপতি নূরে আলম সিদ্দিকী। স্বাধীনতার ইশতেহার শাজাহান সিরাজ পাঠ করেন। আসল সত্য হচ্ছে, বঙ্গবন্ধু আসবেন এটি সবাই জানলেও আমিত্বের অহংকারে বসে থাকা সিরাজুল আলম খান কেবল জানতেন না। বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানকে মুক্তিযুদ্ধের সর্বাধিনায়ক করে স্বাধীন সার্বভৌম বাংলাদেশ প্রতিষ্ঠার ইশতেহার সেদিন তাঁর উপস্থিতিতেই ঘোষণা করা হয়েছিল। ঢাকার সাধারণ মানুষের সামনে যে ইতিহাস এখনো জ্বলজ্বল করছে, স্বাধীনতার পর ষড়যন্ত্রের রাজনীতিতে পা বাড়ানো সিরাজুল আলম খানের স্মৃতিতে তা নেই। একেকটি ঘটনাকে, একেকটি নির্মোহ সত্যকে তিনি আজ মিথ্যার আবরণে ঢেকে দিতে চাইছেন। তাঁর রাজনীতি, কর্মতৎপরতা রহস্যজনক ও কলঙ্কিত হলেও আমাদের রাজনীতির মহানায়ক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের নেতৃত্বে ছাত্রলীগের ইতিহাস ও বীর বাঙালির স্বাধীনতার সংগ্রাম সূর্যের মতো প্রখর তেজোদ্দীপ্ত এক জীবন্ত ইতিহাস।

তোফায়েল আহমেদ বলেন, ৩ মার্চে পল্টনের জনসভায় দেওয়া ভাষণে বঙ্গবন্ধু ৭ মার্চ তাঁর রেসকোর্স ময়দানে (বর্তমানে সোহরাওয়ার্দী উদ্যান) জনসভার কর্মসূচি ঘোষণা করেন। সিরাজুল আলম খান বলেছেন, জনগণের নাকি আকাক্সক্ষা ছিল ৩ মার্চ পল্টনের সভা থেকে বঙ্গবন্ধু সরাসরি স্বাধীনতার ঘোষণা দেবেন। তোফায়েল আহমেদ এর জবাবে বলেন, জনগণ সেদিন বঙ্গবন্ধুর প্রতিটি নির্দেশ অক্ষরে অক্ষরে পালন করেছিল। তখন গোটা বাঙালি জাতির সামনে একজনই নায়ক ছিলেন, একজনই নেতা ছিলেন তিনি বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান। মাঝখানে তাঁর কর্মী-সংগঠকরা থাকলেও জনগণের আস্থা, বিশ্বাস ও নেতৃত্বের একক প্রতীক ছিলেন বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান। সিরাজুল আলম খান ৩ মার্চ কেন বঙ্গবন্ধু সরাসরি স্বাধীনতা ঘোষণা করেননি, এ প্রশ্ন তুলে এবং স্বাধীনতার পর তাঁর কর্মকা- মিলিয়ে প্রমাণ করে দিলেন তিনি সেদিন কী গভীর ষড়যন্ত্রের মধ্যে থেকে কী ভয়ঙ্কর দুঃস্বপ্ন জাতির জন্য দেখতে চেয়েছিলেন। সেদিন বঙ্গবন্ধু সরাসরি স্বাধীনতা ঘোষণা করলে আমাদের স্বাধীনতার লক্ষ্য অর্জনের পথ পাকিস্তান বাহিনীর আক্রমণের মুখে রক্তের বন্যায় ভেসেই যেত না; বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান জাতিকে যে স্বপ্ন দেখিয়েছিলেন সেই মহান স্বাধীনতার স্বপ্নের মৃত্যু হতো। আর তিনি বিচ্ছিন্নতাবাদী নেতা হিসেবে শেষ হয়ে যেতেন। বঙ্গবন্ধুর সিদ্ধান্তের বাইরে সেদিন একটি ঘটনাও ঘটেনি, এই সত্যকে বিকৃত করে সিরাজুল আলম খান তাঁর আমিত্বের মিথ্যা অহংকারে যা খুশি তাই বলেছেন। এত মিথ্যার, অসত্যের জবাব দিতেও আজ বিরক্ত লাগছে।

সিরাজুল আলম খান আরও বলেছেন, ৭ মার্চের ভাষণের আগে ৩, ৪, ৫ মার্চ রাতে বঙ্গবন্ধু আমাদের চার নেতাকে ডেকে বৈঠক করেন এবং আওয়ামী লীগ হাইকমান্ড ও আমাদের চারজন অর্থাৎ শেখ ফজলুল হক মণি, সিরাজুল আলম খান, আবদুর রাজ্জাক ও আমার সঙ্গে আলোচনা করে ৭ মার্চের ভাষণ নিয়ে পরামর্শ করেন এবং নানা সিদ্ধান্ত নেন! এমনকি বঙ্গবন্ধু ঘোষিত ৭ মার্চের ভাষণে এবারের সংগ্রাম আমাদের মুক্তির সংগ্রাম, এবারের সংগ্রাম আমাদের স্বাধীনতার সংগ্রাম, আমাদের পরামর্শে ও সিদ্ধান্তে ঘোষিত হয়। এমনকি আমরা নাকি ৭ মার্চের বক্তৃতার জন্য বঙ্গবন্ধুকে পয়েন্ট লিখে দিই। আর বঙ্গবন্ধু নাকি কীভাবে জনসভায় বক্তৃতা করবেন তা শোনান। এমনকি আমরা নাকি এবারের সংগ্রাম স্বাধীনতার সংগ্রাম দুবার উচ্চারণ করার প্রস্তাব দিয়েছিলাম।

সিরাজুল আলম খানের এই পুরো বক্তব্য নিয়ে মুজিববাহিনীর অন্যতম প্রধান, ’৬৯-এর গণঅভ্যুত্থানের নায়ক, সাবেক ডাকসু ভিপি ও ছাত্রলীগ সভাপতি তোফায়েল আহমেদ চরম বিরক্তি প্রকাশ করে বলেন, আমাদের সাক্ষী রেখে, এ ধরনের নির্লজ্জ মিথ্যাচার তিনি কীভাবে করেন, তা আমি ভেবে পাই না। আমি অবাক হয়ে যাই, চিন্তিত হয়ে যাই, বিচলিত হয়ে যাই, এমনকি তাঁর মানসিক অবস্থা নিয়ে উদ্বিগ্ন হয়ে পড়ি। জীবনের এই পড়ন্ত বেলায় কোনো মানসিক সমস্যা নাকি গভীর ষড়যন্ত্র থেকে এ ধরনের নির্লজ্জের মতো তিনি নির্মোহ সত্য ইতিহাসকে অস্বীকার করে আষাঢ়ে গল্পের মতো আজগুবি কাহিনি শুনিয়ে ইতিহাসের বুকে ছুরি মারছেন। আমার জবাব দিতে লজ্জা হচ্ছে যে, আমাদের সাক্ষী রেখে তিনি এই মিথ্যাচারের কাহিনি উপস্থাপন করছেন। আমাদের নেতা শেখ ফজলুল হক মণি ও আবদুর রাজ্জাক দুনিয়ায় নেই। আল্লাহর রহমতে আমি এখনো বেঁচে আছি এবং বঙ্গবন্ধুর মূলধারার রাজনীতিতে সক্রিয় ভূমিকা রাখছি জেনেও তিনি কীভাবে এতটা অসততার সঙ্গে তাঁর মনগড়া কল্পকাহিনি বলে যাচ্ছেন কোন অদৃশ্য শক্তির ইন্ধনে? কার হয়ে তিনি আবার তাঁর সেই পুরনো খেলায় নেমেছেন? তিনি না বললেও এই সত্য ঠিকই আবিষ্কার হবে। ষড়যন্ত্র একদিন না একদিন উন্মোচিত হয়েই থাকে। তোফায়েল আহমেদ বলেন, বঙ্গবন্ধুকে ৭ মার্চের ভাষণ নিয়ে কোনো বৈঠক থেকে আমরা এ ধরনের কোনো প্রস্তাব কখনো দিইনি এবং খানের একার দেওয়ারও সাহস ও শক্তি ছিল না। সেই প্রমাণ আমি একটু পরেই বলছি। বঙ্গবন্ধু আওয়ামী লীগের জাতীয় চার নেতার সঙ্গে পরামর্শ করতেন। সমাজের আরও কিছু ব্যক্তির সঙ্গেও পরামর্শ করতেন। আমাদের চারজনকে নিয়মিত ডেকে বারান্দায় ব্রিফ করতেন। নির্দেশনা দিতেন কী করতে হবে। তিনি সবার সঙ্গে পরামর্শ করলেও সিদ্ধান্ত নিজে নিতেন এবং তিনি আমাদেরকে প্রয়োজনীয় নির্দেশনা দিতেন।

তোফায়েল বলেন, সিরাজুল আলম খান যেসব বৈঠক ও পরামর্শের কথা বলেছেন, সেসব বৈঠক ও পরামর্শদানের কোনো সত্যতা নেই। তবে ৬ মার্চ রাতে বঙ্গবন্ধু যখন বারান্দায় অস্থিরতা নিয়ে পাঁয়চারি করছিলেন, তখন তাঁর আজীবনের সংগ্রামের সহযাত্রী আমাদের প্রিয় শ্রদ্ধেয় বঙ্গমাতা বেগম ফজিলাতুন্নেছা মুজিব তাঁকে বলেছিলেন, ‘তুমি বাংলার মানুষের জন্য রাজনীতি করেছ। তাঁদের স্বাধীনতার জন্য তোমার জীবন-যৌবন কারাগারে কাটিয়েছ। তোমার বিশ্বাস ও অন্তর থেকে যা আসবে তুমি কাল তাই বলবে। তোমার কথা তোমার জনগণ বিশ্বাস করবে।’ তোফায়েল আহমেদ বলেন, ‘আমি আল্লাহর নামে শপথ নিয়ে বলছি, ৭ মার্চ বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান জনসভা মঞ্চে আসার আগে সারা দিন ৩২ নম্বর বাড়িতেই ছিলেন। বেলা ১টার সময় তিনি কীভাবে আসবেন তা আলোচনা করার জন্য সিরাজুল আলম খান ও আমি তাঁর বাসভবনে যখন উপস্থিত হই, তখন তিনি দোতলায় যেতে একটি সিঁড়ির ওপরে উঠেছেন। আমরা যেতেই তিনি আমাদের দুজনের কাঁধে তাঁর দুটি হাত রাখলেন। কয়েকটি কথাবার্তার পর সিরাজুল আলম খান বঙ্গবন্ধুকে বললেন, ‘লিডার! আপনি আজ সরাসরি স্বাধীনতা ঘোষণা না করলে জনগণ মানবে না।’ বঙ্গবন্ধু এক ঝটকায় আমাদের কাঁধ থেকে তাঁর দুটি হাত সরিয়ে নিয়ে দৃঢ়তার সঙ্গে বললেন, ‘সিরাজ! আমি জনগণের নির্বাচিত নেতা। জনগণকে আমি নেতৃত্ব দেব। তারা আমাকে নেতৃত্ব দেবে না। তোমরা তোমাদের কাজে চলে যাও’ বলে তিনি ওপরে উঠে গেলেন।

বঙ্গবন্ধু সব খবর রাখতেন। বঙ্গবন্ধু কীভাবে ৭ মার্চের মঞ্চে এসে উঠেছেন, তা দেশবাসী দেখেছে। তিনি বক্তৃতার মঞ্চে উঠে চারদিকে তাকালেন। চোখের চশমা খুলে বক্তৃতার টেবিলে রাখলেন এবং কোনো নোট, কাগজ ছাড়া তাঁর হৃদয় থেকে ১৮ মিনিটের এক অসাধারণ বক্তৃতা করলেন; যা বিশ্ববিখ্যাত ভাষণের একটি হিসেবে আন্তর্জাতিক স্বীকৃতি পেয়েছে আজ। আব্রাহাম লিংকনের বিশ্ববিখ্যাত তিন মিনিটের ভাষণটি ছিল লিখিত। মার্টিন লুথার কিংয়ের জগদ্বিখ্যাত ১৭ মিনিটের ভাষণটি ছিল লিখিত। আর বঙ্গবন্ধুর ১৮ মিনিটের ভাষণটি অলিখিত, তাঁর নিজস্ব ভাষায় দেওয়া। ভাষণটির কারণে শুধু দুনিয়াই কাঁপিয়ে দিলেন না; পশ্চিমা গণমাধ্যম তাঁকে রাজনীতির কবি বলে সম্বোধন করল। বঙ্গবন্ধু সেদিন সরাসরি না বলেও স্বাধীনতার ঘোষণার বার্তাটি তাঁর মতো করে দিয়ে দিলেন। তিনি বিচ্ছিন্নতাবাদী হতে চাননি বলে এবং তাঁর স্বাধীনতা অর্জনের লক্ষ্য তীরে এসে যাতে না ডোবে সেজন্য সেদিনের ভাষণে চারটি শর্ত দিয়েছিলেন। এক. মার্শাল ল প্রত্যাহার করতে হবে। দুই. সেনাবাহিনীকে ব্যারাকে ফিরিয়ে নিতে হবে। তিন. গত কয়েকদিনের হত্যাকান্ডের বিচার বিভাগীয় তদন্ত করতে হবে। চার. নির্বাচিতদের হাতে ক্ষমতা হস্তান্তর করতে হবে। সেদিন পাকিস্তানের বোমারু বিমান তৈরি ছিল। বঙ্গবন্ধু সরাসরি স্বাধীনতার ঘোষণা দিলে তাঁকে বিচ্ছিন্নতাবাদী নেতা হিসেবে যেমন শেষ করে দেওয়া হতো, তেমনি ঢাকাসহ দেশের বিভিন্ন স্থানে ব্যাপক গণহত্যা চালানো হতো।

বঙ্গবন্ধুর ৭ মার্চের ভাষণের সময় পাকিস্তানের গোয়েন্দা সংস্থার কর্মকর্তারা ঢাকা ক্লাবের সামনে অবস্থান নিয়েছিলেন। তারা বঙ্গবন্ধুর পুরো ভাষণ রেকর্ড করেছেন। সেই রেকর্ডের ভিত্তিতে তারা যে রিপোর্ট পাঠিয়েছেন, তা ইতিহাসের অংশ হিসেবে এখনো আছে। তা হলো, ‘চতুর শেখ মুজিবুর রহমান চতুরতার সঙ্গে বক্তৃতা করে গেলেন। একদিকে স্বাধীনতা ঘোষণা করে গেলেন। আরেকদিকে চার শর্ত দিয়ে বিচ্ছিন্নতাবাদী হিসেবে আখ্যায়িত হলেন না। আমাদের নীরব দর্শকের ভূমিকা পালন করা ছাড়া আর কিছুই করার ছিল না।’ তাহলে সেদিন সিরাজুল আলম খান ৩ মার্চ ও ৭ মার্চ বঙ্গবন্ধুকে দিয়ে সরাসরি স্বাধীনতার ঘোষণা করিয়ে কি দেশে পাকিস্তানি বাহিনীর গণহত্যা চালানোর ও স্বাধীনতার মহান নেতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানকে বিচ্ছিন্নতাবাদী নেতা হিসেবে চিহ্নিত করে স্বাধীনতার স্বপ্নকে হত্যা করার ষড়যন্ত্রে লিপ্ত ছিলেন? চলবে...।

এই বিভাগের আরও খবর
যুক্তরাষ্ট্র থেকে বিএনপি নেতা সাধনকে হত্যা
যুক্তরাষ্ট্র থেকে বিএনপি নেতা সাধনকে হত্যা
হাসিনার সম্পদের তথ্য গোপনে করার কিছু নেই
হাসিনার সম্পদের তথ্য গোপনে করার কিছু নেই
কারফিউ জারি ইন্টারনেট ব্ল্যাক আউটের দিন
কারফিউ জারি ইন্টারনেট ব্ল্যাক আউটের দিন
ক্ষমতাপ্রেমীরা দেশে আগুন জ্বালিয়ে রাখছে
ক্ষমতাপ্রেমীরা দেশে আগুন জ্বালিয়ে রাখছে
আরেকটি গণ অভ্যুত্থানের জন্য প্রস্তুতি নিন
আরেকটি গণ অভ্যুত্থানের জন্য প্রস্তুতি নিন
শহরজুড়ে বিএনপির মৌনমিছিল
শহরজুড়ে বিএনপির মৌনমিছিল
ভারতের সুরক্ষায় পশ্চিমবঙ্গ খুবই ক্ষতিকারক
ভারতের সুরক্ষায় পশ্চিমবঙ্গ খুবই ক্ষতিকারক
গোপালগঞ্জে গোয়েন্দা ব্যর্থতা ছিল
গোপালগঞ্জে গোয়েন্দা ব্যর্থতা ছিল
জনগণের সম্মতি নিয়ে নির্বাচন করতে হবে
জনগণের সম্মতি নিয়ে নির্বাচন করতে হবে
জুলাই সনদ না হলে দায় সরকারের
জুলাই সনদ না হলে দায় সরকারের
বাংলাদেশের প্রশংসা স্পেসএক্সের ভাইস প্রেসিডেন্টের
বাংলাদেশের প্রশংসা স্পেসএক্সের ভাইস প্রেসিডেন্টের
বড় ধাক্কার মুখে রাজস্ব খাত
বড় ধাক্কার মুখে রাজস্ব খাত
সর্বশেষ খবর
ভারতীয় ক্রিকেট বোর্ডের বার্ষিক আয় প্রায় ১০ হাজার কোটি রুপি
ভারতীয় ক্রিকেট বোর্ডের বার্ষিক আয় প্রায় ১০ হাজার কোটি রুপি

১ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

শহীদ মুগ্ধকে নিয়ে ফেসবুকে ভাই স্নিগ্ধের আবেগময় স্মৃতিচারণা
শহীদ মুগ্ধকে নিয়ে ফেসবুকে ভাই স্নিগ্ধের আবেগময় স্মৃতিচারণা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শিশুদের মনোজগতে ভার্চুয়াল থাবা
শিশুদের মনোজগতে ভার্চুয়াল থাবা

১ ঘণ্টা আগে | অন্যান্য

শেষ হলো বিয়ার সামিট এবং ন্যাশনাল সেমিকন্ডাক্টর সিম্পোজিয়াম
শেষ হলো বিয়ার সামিট এবং ন্যাশনাল সেমিকন্ডাক্টর সিম্পোজিয়াম

২ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

উন্নয়ন টেকসই করতে ভালো অর্থনৈতিক অনুশীলন বজায় রাখার আহ্বান বাণিজ্য উপদেষ্টার
উন্নয়ন টেকসই করতে ভালো অর্থনৈতিক অনুশীলন বজায় রাখার আহ্বান বাণিজ্য উপদেষ্টার

২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

চোটে জিম্বাবুয়ে সিরিজ থেকে ছিটকে গেলেন ফিলিপস
চোটে জিম্বাবুয়ে সিরিজ থেকে ছিটকে গেলেন ফিলিপস

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আজ জামায়াতের মহাসমাবেশ, প্রস্তুত সোহরাওয়ার্দী
আজ জামায়াতের মহাসমাবেশ, প্রস্তুত সোহরাওয়ার্দী

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

অক্টোবরে আফগানিস্তানের সঙ্গে টি-টোয়েন্টি সিরিজ খেলবে বাংলাদেশ
অক্টোবরে আফগানিস্তানের সঙ্গে টি-টোয়েন্টি সিরিজ খেলবে বাংলাদেশ

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৯ জুলাই)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৯ জুলাই)

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চেলসি ছেড়ে আর্সেনালে তারকা ফরোয়ার্ড
চেলসি ছেড়ে আর্সেনালে তারকা ফরোয়ার্ড

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বৈষম্য সংস্কৃতির শত্রু দারিদ্র্যও
বৈষম্য সংস্কৃতির শত্রু দারিদ্র্যও

৪ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

নিউজিল্যান্ডের কাছে পাত্তাই পেল না জিম্বাবুয়ে
নিউজিল্যান্ডের কাছে পাত্তাই পেল না জিম্বাবুয়ে

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সেন্টমার্টিনে এক লাখ ৪০ ইয়াবাসহ গ্রেফতার ১৭
সেন্টমার্টিনে এক লাখ ৪০ ইয়াবাসহ গ্রেফতার ১৭

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

এনসিপির ‘মার্চ টু গোপালগঞ্জ’ খতিয়ে দেখা দরকার : এ্যানি
এনসিপির ‘মার্চ টু গোপালগঞ্জ’ খতিয়ে দেখা দরকার : এ্যানি

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

‘বিএনপি অধিকার আদায়ের রাজনীতি করে’
‘বিএনপি অধিকার আদায়ের রাজনীতি করে’

৬ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

১৩ হাজার রানের মাইলফলক স্পর্শ বাটলারের
১৩ হাজার রানের মাইলফলক স্পর্শ বাটলারের

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

জয়পুরহাটে ৫ কিলোমিটার প্রতীকী ম্যারাথন প্রতিযোগিতা
জয়পুরহাটে ৫ কিলোমিটার প্রতীকী ম্যারাথন প্রতিযোগিতা

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সিদ্ধিরগঞ্জে চুরির টাকা ভাগাভাগি নিয়ে যুবককে হত্যার অভিযোগ, গ্রেফতার ১
সিদ্ধিরগঞ্জে চুরির টাকা ভাগাভাগি নিয়ে যুবককে হত্যার অভিযোগ, গ্রেফতার ১

৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

রংপুরে অবৈধ আগ্নেয়াস্ত্র উদ্ধার, গ্রেফতার ২
রংপুরে অবৈধ আগ্নেয়াস্ত্র উদ্ধার, গ্রেফতার ২

৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

জুলাই গণহত্যার বিচারের দাবিতে দেশব্যাপী খেলাফত মজলিসের বিক্ষোভ
জুলাই গণহত্যার বিচারের দাবিতে দেশব্যাপী খেলাফত মজলিসের বিক্ষোভ

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সিলেটে বিএনপির মৌন মিছিল ও সমাবেশ
সিলেটে বিএনপির মৌন মিছিল ও সমাবেশ

৭ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

জুলাই গণঅভ্যুত্থানের শহীদদের স্মরণে নবীউল্লাহ নবীর নেতৃত্বে মৌন মিছিল
জুলাই গণঅভ্যুত্থানের শহীদদের স্মরণে নবীউল্লাহ নবীর নেতৃত্বে মৌন মিছিল

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

রংপুর মহানগর বিএনপির মৌন মিছিল
রংপুর মহানগর বিএনপির মৌন মিছিল

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নীলফামারীতে বিএনপির মৌন মিছিল
নীলফামারীতে বিএনপির মৌন মিছিল

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রাজবাড়ীতে শহীদ গণির স্মরণসভা ও দোয়া মাহফিল
রাজবাড়ীতে শহীদ গণির স্মরণসভা ও দোয়া মাহফিল

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মসজিদ ব্যবস্থাপনা নীতিমালা দ্রুত গেজেট আকারে প্রকাশ করা হবে : ধর্ম উপদেষ্টা
মসজিদ ব্যবস্থাপনা নীতিমালা দ্রুত গেজেট আকারে প্রকাশ করা হবে : ধর্ম উপদেষ্টা

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আবার দেশকে গভীর সংকটে নিপতিত করার ষড়যন্ত্র চলছে : প্রিন্স
আবার দেশকে গভীর সংকটে নিপতিত করার ষড়যন্ত্র চলছে : প্রিন্স

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

উলভসের হল অব ফেমে জায়গা পেলেন জটা
উলভসের হল অব ফেমে জায়গা পেলেন জটা

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কুলাউড়া সীমান্তে ৩ বাংলাদেশিকে ধরে নিয়ে যাওয়ার অভিযোগ বিএসএফের বিরুদ্ধে
কুলাউড়া সীমান্তে ৩ বাংলাদেশিকে ধরে নিয়ে যাওয়ার অভিযোগ বিএসএফের বিরুদ্ধে

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় হাতকড়াসহ আসামির পলায়ন
ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় হাতকড়াসহ আসামির পলায়ন

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
চার গোষ্ঠী মিলে গঠন করেছে সাবমেরিন ক্যাবল কনসোর্টিয়াম : পিনাকী
চার গোষ্ঠী মিলে গঠন করেছে সাবমেরিন ক্যাবল কনসোর্টিয়াম : পিনাকী

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিনামূল্যে ১ জিবি ইন্টারনেট মিলবে আজ, পাবেন যেভাবে
বিনামূল্যে ১ জিবি ইন্টারনেট মিলবে আজ, পাবেন যেভাবে

১৮ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

কনসার্টে সিইও-র সাথে এইচআর প্রধানের ‘পরকীয়া’! ভাইরাল ভিডিও স্ত্রীর হাতে
কনসার্টে সিইও-র সাথে এইচআর প্রধানের ‘পরকীয়া’! ভাইরাল ভিডিও স্ত্রীর হাতে

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যেদিন শেখ মুজিবের কবর জিয়ারত করেছিলেন তারেক রহমান
যেদিন শেখ মুজিবের কবর জিয়ারত করেছিলেন তারেক রহমান

১১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভারতের তেল শোধনাগারের ওপর ইইউর নিষেধাজ্ঞা
ভারতের তেল শোধনাগারের ওপর ইইউর নিষেধাজ্ঞা

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সরকারের কোলে একদল, কাঁধে আরেক দল : মির্জা আব্বাস
সরকারের কোলে একদল, কাঁধে আরেক দল : মির্জা আব্বাস

৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মসজিদ ব্যবস্থাপনা নীতিমালা দ্রুত গেজেট আকারে প্রকাশ করা হবে: ধর্ম উপদেষ্টা
মসজিদ ব্যবস্থাপনা নীতিমালা দ্রুত গেজেট আকারে প্রকাশ করা হবে: ধর্ম উপদেষ্টা

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাশিয়া ইউক্রেনকে এক হাজার সেনার মরদেহ হস্তান্তর করেছে
রাশিয়া ইউক্রেনকে এক হাজার সেনার মরদেহ হস্তান্তর করেছে

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

স্বৈরাচার হাসিনাকে দেশছাড়া করা শক্তিকে আগামীতেও ঐক্যবদ্ধ থাকতে হবে: রাষ্ট্রদূত মুশফিক
স্বৈরাচার হাসিনাকে দেশছাড়া করা শক্তিকে আগামীতেও ঐক্যবদ্ধ থাকতে হবে: রাষ্ট্রদূত মুশফিক

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হামজা ও শমিতকে ছাড়াই নেপাল সফরে বাংলাদেশ
হামজা ও শমিতকে ছাড়াই নেপাল সফরে বাংলাদেশ

১৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শসার দামে সেঞ্চুরি, বেড়েছে সবজি ও মুরগি দাম
শসার দামে সেঞ্চুরি, বেড়েছে সবজি ও মুরগি দাম

১৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

এনসিপির ‘মার্চ টু গোপালগঞ্জ’ খতিয়ে দেখা দরকার : এ্যানি
এনসিপির ‘মার্চ টু গোপালগঞ্জ’ খতিয়ে দেখা দরকার : এ্যানি

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ইউক্রেনের নতুন প্রধানমন্ত্রী ইউলিয়া
ইউক্রেনের নতুন প্রধানমন্ত্রী ইউলিয়া

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সিরিয়ায় ইসরায়েলের হামলা ‘অগ্রহণযোগ্য’: এরদোয়ান
সিরিয়ায় ইসরায়েলের হামলা ‘অগ্রহণযোগ্য’: এরদোয়ান

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশে জাতিসংঘের মানবাধিকার মিশনের কার্যক্রম শুরু
বাংলাদেশে জাতিসংঘের মানবাধিকার মিশনের কার্যক্রম শুরু

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভিসায় তথ্য গোপন করলে যুক্তরাষ্ট্রে প্রবেশে আজীবন নিষেধাজ্ঞা
ভিসায় তথ্য গোপন করলে যুক্তরাষ্ট্রে প্রবেশে আজীবন নিষেধাজ্ঞা

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ড্রোন দিয়ে পরিষ্কার করা হচ্ছে মাউন্ট এভারেস্টের আবর্জনা
ড্রোন দিয়ে পরিষ্কার করা হচ্ছে মাউন্ট এভারেস্টের আবর্জনা

১৮ ঘণ্টা আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

বাংলাদেশে স্টারলিংক কার্যক্রমের প্রশংসা স্পেসএক্স'র ভাইস প্রেসিডেন্টের
বাংলাদেশে স্টারলিংক কার্যক্রমের প্রশংসা স্পেসএক্স'র ভাইস প্রেসিডেন্টের

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সামনে আরেকটি লড়াই আসছে : নাহিদ ইসলাম
সামনে আরেকটি লড়াই আসছে : নাহিদ ইসলাম

১১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মসজিদ ব্যবস্থাপনা নীতিমালা দ্রুত গেজেট আকারে প্রকাশ করা হবে : ধর্ম উপদেষ্টা
মসজিদ ব্যবস্থাপনা নীতিমালা দ্রুত গেজেট আকারে প্রকাশ করা হবে : ধর্ম উপদেষ্টা

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গোপালগঞ্জে কারফিউয়ের সময় আরও বাড়ল
গোপালগঞ্জে কারফিউয়ের সময় আরও বাড়ল

১০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গর্ভে থাকা অবস্থায়ই বিক্রির চুক্তি, শিশু পাচারের ভয়ংকর চিত্র
গর্ভে থাকা অবস্থায়ই বিক্রির চুক্তি, শিশু পাচারের ভয়ংকর চিত্র

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মার্কিন কূটনীতিকদের বিদেশি নির্বাচন নিয়ে মতামত না দিতে নির্দেশ
মার্কিন কূটনীতিকদের বিদেশি নির্বাচন নিয়ে মতামত না দিতে নির্দেশ

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৮ জুলাই)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৮ জুলাই)

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ব্যাংকিং খাত উচ্চঝুঁকিতে
ব্যাংকিং খাত উচ্চঝুঁকিতে

১৮ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

গোপালগঞ্জে ৭৫ জনের নামে পুলিশের মামলা, অজ্ঞাত আসামি ৪০০
গোপালগঞ্জে ৭৫ জনের নামে পুলিশের মামলা, অজ্ঞাত আসামি ৪০০

১৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চূড়ান্ত সংগ্রামের ঘোষণা দিয়েছিলেন তারেক রহমান : রিজভী
চূড়ান্ত সংগ্রামের ঘোষণা দিয়েছিলেন তারেক রহমান : রিজভী

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

চলতি মাসে জুলাই সনদ না হলে দায় সরকার আর ঐকমত্য কমিশনের : সালাহউদ্দিন
চলতি মাসে জুলাই সনদ না হলে দায় সরকার আর ঐকমত্য কমিশনের : সালাহউদ্দিন

৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বড় জয়ে দক্ষিণ আফ্রিকা সফর শুরু বাংলাদেশের যুবাদের
বড় জয়ে দক্ষিণ আফ্রিকা সফর শুরু বাংলাদেশের যুবাদের

২০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

এমবাপ্পের বকশিশ পেয়ে বিপদে ৫ পুলিশ কর্মকর্তা
এমবাপ্পের বকশিশ পেয়ে বিপদে ৫ পুলিশ কর্মকর্তা

১৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

প্রিন্ট সর্বাধিক
রোগী নেই দেড় হাজার কোটি টাকার হাসপাতালে
রোগী নেই দেড় হাজার কোটি টাকার হাসপাতালে

পেছনের পৃষ্ঠা

বিএনপিতে শুদ্ধি অভিযান
বিএনপিতে শুদ্ধি অভিযান

প্রথম পৃষ্ঠা

গোপালগঞ্জজুড়ে গ্রেপ্তার আতঙ্ক
গোপালগঞ্জজুড়ে গ্রেপ্তার আতঙ্ক

প্রথম পৃষ্ঠা

কুড়িয়ে পাওয়া ১৫ লাখ টাকা ফেরত দিলেন চালক
কুড়িয়ে পাওয়া ১৫ লাখ টাকা ফেরত দিলেন চালক

পেছনের পৃষ্ঠা

কুমিল্লায় এক খন্ড হংকং নগরীর গল্প!
কুমিল্লায় এক খন্ড হংকং নগরীর গল্প!

শনিবারের সকাল

অপরাজিত থাকার প্রত্যাশা আফঈদাদের
অপরাজিত থাকার প্রত্যাশা আফঈদাদের

মাঠে ময়দানে

আজকের ভগ্যচক্র
আজকের ভগ্যচক্র

আজকের রাশি

এপিএসের পোষা বিড়াল যখন মন্ত্রী
এপিএসের পোষা বিড়াল যখন মন্ত্রী

প্রথম পৃষ্ঠা

বড় ধাক্কার মুখে রাজস্ব খাত
বড় ধাক্কার মুখে রাজস্ব খাত

প্রথম পৃষ্ঠা

জুলাই গণ অভ্যুত্থান স্মরণে প্রতীকী ম্যারাথন
জুলাই গণ অভ্যুত্থান স্মরণে প্রতীকী ম্যারাথন

মাঠে ময়দানে

আমাদের কালের মিষ্টি নায়িকা কবরী
আমাদের কালের মিষ্টি নায়িকা কবরী

শোবিজ

জনগণের সম্মতি নিয়ে নির্বাচন করতে হবে
জনগণের সম্মতি নিয়ে নির্বাচন করতে হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

নেপালের বিপক্ষে প্রীতি ম্যাচে খেলবেন না
নেপালের বিপক্ষে প্রীতি ম্যাচে খেলবেন না

মাঠে ময়দানে

ব্যাটিংয়ে কাইলি মায়ার্স বোলিংয়ে খালেদ
ব্যাটিংয়ে কাইলি মায়ার্স বোলিংয়ে খালেদ

মাঠে ময়দানে

ভুটানে সাবিনা-ঋতুপর্ণার ডাবল হ্যাটট্রিক
ভুটানে সাবিনা-ঋতুপর্ণার ডাবল হ্যাটট্রিক

মাঠে ময়দানে

যুবাদের সিরিজ জয়ের ম্যাচ আজ
যুবাদের সিরিজ জয়ের ম্যাচ আজ

মাঠে ময়দানে

সবজি মুরগির দাম চড়া নাগালের বাইরে ইলিশ
সবজি মুরগির দাম চড়া নাগালের বাইরে ইলিশ

পেছনের পৃষ্ঠা

বন্ধুর স্বপ্ন পূরণে ‘আগুনের পরশমণি’
বন্ধুর স্বপ্ন পূরণে ‘আগুনের পরশমণি’

শোবিজ

পরিকল্পিতভাবে অশান্ত করা হচ্ছে দেশ
পরিকল্পিতভাবে অশান্ত করা হচ্ছে দেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

গোপালগঞ্জে গোয়েন্দা ব্যর্থতা ছিল
গোপালগঞ্জে গোয়েন্দা ব্যর্থতা ছিল

প্রথম পৃষ্ঠা

ব্যাংকঋণ যাচ্ছে সরকারি বন্ডে
ব্যাংকঋণ যাচ্ছে সরকারি বন্ডে

পেছনের পৃষ্ঠা

পাঁচ চলচ্চিত্রে আফজাল হোসেন
পাঁচ চলচ্চিত্রে আফজাল হোসেন

শোবিজ

নান্দনিক নওয়াববাড়ি মসজিদ
নান্দনিক নওয়াববাড়ি মসজিদ

শনিবারের সকাল

মোমেন্টাম ধরে রাখতে চান টাইগাররা
মোমেন্টাম ধরে রাখতে চান টাইগাররা

মাঠে ময়দানে

শান্তির নীড় মাটির ঘর
শান্তির নীড় মাটির ঘর

পেছনের পৃষ্ঠা

১৩ হাজারি ক্লাবে বাটলার
১৩ হাজারি ক্লাবে বাটলার

মাঠে ময়দানে

কক্সবাজারে অপহৃত তিন কিশোর উদ্ধার
কক্সবাজারে অপহৃত তিন কিশোর উদ্ধার

নগর জীবন

অবসর শেষে মৎস্য খামার
অবসর শেষে মৎস্য খামার

শনিবারের সকাল

হাসিনার সম্পদের তথ্য গোপনে করার কিছু নেই
হাসিনার সম্পদের তথ্য গোপনে করার কিছু নেই

প্রথম পৃষ্ঠা

আজ জামায়াতের মহাসমাবেশ, প্রস্তুত সোহরাওয়ার্দী
আজ জামায়াতের মহাসমাবেশ, প্রস্তুত সোহরাওয়ার্দী

পেছনের পৃষ্ঠা