শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বৃহস্পতিবার, ১৩ জুন, ২০১৯ আপডেট:

তোফায়েল আহমেদ বলছি-২

স্বপ্নের মৃত্যুঘণ্টা বাজিয়ে খান কি গণহত্যা চেয়েছিলেন

পীর হাবিবুর রহমান
প্রিন্ট ভার্সন
স্বপ্নের মৃত্যুঘণ্টা বাজিয়ে খান কি গণহত্যা চেয়েছিলেন

রাজনীতির রহস্যপুরুষ জাসদের স্রষ্টা সিরাজুল আলম খানের জবানবন্দিতে লেখা ‘আমি সিরাজুল আলম খান’ বইয়ে তিনি বলেছেন, ১ মার্চ ইয়াহিয়া খান জাতীয় পরিষদের অধিবেশন স্থগিত ঘোষণা করলে বিক্ষুব্ধ ছাত্র-জনতা শহীদ মিনারে এসে সমবেত হয়। আর সেখান থেকে তিনি আ স ম রবকে দিকনির্দেশনা দেন। এ বিষয়ে সেদিনের নির্বাচিত জাতীয় পরিষদ সদস্য মুজিববাহিনীর অন্যতম প্রধান ও বঙ্গবন্ধুর ঘনিষ্ঠ সহচর তোফায়েল আহমেদ পরিষ্কার বলেছেন, সূর্য অস্বীকার করার মতো একটি অসত্য সিরাজুল আলম খান বলেছেন। সেদিন হোটেল পূর্বাণীতে বঙ্গবন্ধু যখন সত্তরের নির্বাচনে বিজয়ী প্রতিনিধিদের নিয়ে সংসদীয় দলের সভা করছেন, তখন ইয়াহিয়া খানের ঘোষণা আসামাত্র গোটা ঢাকা শহরের মানুষ বিক্ষুব্ধ হয়ে রাজপথে নেমে আসে। ছাত্র-জনতার মিছিল নিয়ে পূর্বাণীতে চলে আসে এবং পল্টনে সমবেত হয়। তখন ছাত্রলীগের সভাপতি নূরে আলম সিদ্দিকী সাধারণ সম্পাদক শাজাহান সিরাজ, ডাকসু ভিপি আ স ম আবদুর রব এবং জিএস আবদুল কুদ্দুস মাখন। একদিকে ইয়াহিয়ার ঘোষণা অন্যদিকে ঢাকা বিক্ষুব্ধ জনতার মিছিলের নগরীতে পরিণত হয়। বঙ্গবন্ধু ইয়াহিয়ার বক্তব্যের তীব্র প্রতিবাদই করেননি, আমাদের কয়েকজনকে পল্টনে ছাত্রজনতার বিক্ষোভের মাঝখানে পাঠালেন। আমরা যাওয়ার পর পাকিস্তানের পতাকা অগ্নিরোষে পুড়িয়ে দেওয়া হলো। আর বঙ্গবন্ধুর নির্দেশে সেদিনই ছাত্রলীগ ও ডাকসুকে নিয়ে স্বাধীন বাংলা ছাত্র সংগ্রাম পরিষদ গঠিত হলো। সিরাজুল আলম খানের অবস্থান তখন ছিল, আমাদের মতো সাবেক ছাত্রনেতাদের যাঁরা বঙ্গবন্ধুর নির্দেশে সংগঠকের ভূমিকা পালন করছিলাম, তাঁদের একজনের মতো। পরদিন ২ মার্চ ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে ছাত্র সমাবেশ ও ৩ মার্চ পল্টনে জনসভার কর্মসূচি ঘোষিত হলো।

সিরাজুল আলম খান লিখেছেন, ৩ মার্চ স্বাধীনতার ইশতেহার ঘোষণাকালে বঙ্গবন্ধু অপ্রত্যাশিতভাবে কেন সেখানে হাজির হয়েছিলেন, তা তিনি আজও জানেন না।

তোফায়েল বলেন, অপ্রত্যাশিতভাবে নয়, বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান পরিকল্পিতভাবে ৩ মার্চে পল্টনের ছাত্র জনসভায় উপস্থিত হয়েছিলেন। সেদিন সভাপতিত্ব করেছিলেন ছাত্রলীগ সভাপতি নূরে আলম সিদ্দিকী। স্বাধীনতার ইশতেহার শাজাহান সিরাজ পাঠ করেন। আসল সত্য হচ্ছে, বঙ্গবন্ধু আসবেন এটি সবাই জানলেও আমিত্বের অহংকারে বসে থাকা সিরাজুল আলম খান কেবল জানতেন না। বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানকে মুক্তিযুদ্ধের সর্বাধিনায়ক করে স্বাধীন সার্বভৌম বাংলাদেশ প্রতিষ্ঠার ইশতেহার সেদিন তাঁর উপস্থিতিতেই ঘোষণা করা হয়েছিল। ঢাকার সাধারণ মানুষের সামনে যে ইতিহাস এখনো জ্বলজ্বল করছে, স্বাধীনতার পর ষড়যন্ত্রের রাজনীতিতে পা বাড়ানো সিরাজুল আলম খানের স্মৃতিতে তা নেই। একেকটি ঘটনাকে, একেকটি নির্মোহ সত্যকে তিনি আজ মিথ্যার আবরণে ঢেকে দিতে চাইছেন। তাঁর রাজনীতি, কর্মতৎপরতা রহস্যজনক ও কলঙ্কিত হলেও আমাদের রাজনীতির মহানায়ক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের নেতৃত্বে ছাত্রলীগের ইতিহাস ও বীর বাঙালির স্বাধীনতার সংগ্রাম সূর্যের মতো প্রখর তেজোদ্দীপ্ত এক জীবন্ত ইতিহাস।

তোফায়েল আহমেদ বলেন, ৩ মার্চে পল্টনের জনসভায় দেওয়া ভাষণে বঙ্গবন্ধু ৭ মার্চ তাঁর রেসকোর্স ময়দানে (বর্তমানে সোহরাওয়ার্দী উদ্যান) জনসভার কর্মসূচি ঘোষণা করেন। সিরাজুল আলম খান বলেছেন, জনগণের নাকি আকাক্সক্ষা ছিল ৩ মার্চ পল্টনের সভা থেকে বঙ্গবন্ধু সরাসরি স্বাধীনতার ঘোষণা দেবেন। তোফায়েল আহমেদ এর জবাবে বলেন, জনগণ সেদিন বঙ্গবন্ধুর প্রতিটি নির্দেশ অক্ষরে অক্ষরে পালন করেছিল। তখন গোটা বাঙালি জাতির সামনে একজনই নায়ক ছিলেন, একজনই নেতা ছিলেন তিনি বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান। মাঝখানে তাঁর কর্মী-সংগঠকরা থাকলেও জনগণের আস্থা, বিশ্বাস ও নেতৃত্বের একক প্রতীক ছিলেন বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান। সিরাজুল আলম খান ৩ মার্চ কেন বঙ্গবন্ধু সরাসরি স্বাধীনতা ঘোষণা করেননি, এ প্রশ্ন তুলে এবং স্বাধীনতার পর তাঁর কর্মকা- মিলিয়ে প্রমাণ করে দিলেন তিনি সেদিন কী গভীর ষড়যন্ত্রের মধ্যে থেকে কী ভয়ঙ্কর দুঃস্বপ্ন জাতির জন্য দেখতে চেয়েছিলেন। সেদিন বঙ্গবন্ধু সরাসরি স্বাধীনতা ঘোষণা করলে আমাদের স্বাধীনতার লক্ষ্য অর্জনের পথ পাকিস্তান বাহিনীর আক্রমণের মুখে রক্তের বন্যায় ভেসেই যেত না; বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান জাতিকে যে স্বপ্ন দেখিয়েছিলেন সেই মহান স্বাধীনতার স্বপ্নের মৃত্যু হতো। আর তিনি বিচ্ছিন্নতাবাদী নেতা হিসেবে শেষ হয়ে যেতেন। বঙ্গবন্ধুর সিদ্ধান্তের বাইরে সেদিন একটি ঘটনাও ঘটেনি, এই সত্যকে বিকৃত করে সিরাজুল আলম খান তাঁর আমিত্বের মিথ্যা অহংকারে যা খুশি তাই বলেছেন। এত মিথ্যার, অসত্যের জবাব দিতেও আজ বিরক্ত লাগছে।

সিরাজুল আলম খান আরও বলেছেন, ৭ মার্চের ভাষণের আগে ৩, ৪, ৫ মার্চ রাতে বঙ্গবন্ধু আমাদের চার নেতাকে ডেকে বৈঠক করেন এবং আওয়ামী লীগ হাইকমান্ড ও আমাদের চারজন অর্থাৎ শেখ ফজলুল হক মণি, সিরাজুল আলম খান, আবদুর রাজ্জাক ও আমার সঙ্গে আলোচনা করে ৭ মার্চের ভাষণ নিয়ে পরামর্শ করেন এবং নানা সিদ্ধান্ত নেন! এমনকি বঙ্গবন্ধু ঘোষিত ৭ মার্চের ভাষণে এবারের সংগ্রাম আমাদের মুক্তির সংগ্রাম, এবারের সংগ্রাম আমাদের স্বাধীনতার সংগ্রাম, আমাদের পরামর্শে ও সিদ্ধান্তে ঘোষিত হয়। এমনকি আমরা নাকি ৭ মার্চের বক্তৃতার জন্য বঙ্গবন্ধুকে পয়েন্ট লিখে দিই। আর বঙ্গবন্ধু নাকি কীভাবে জনসভায় বক্তৃতা করবেন তা শোনান। এমনকি আমরা নাকি এবারের সংগ্রাম স্বাধীনতার সংগ্রাম দুবার উচ্চারণ করার প্রস্তাব দিয়েছিলাম।

সিরাজুল আলম খানের এই পুরো বক্তব্য নিয়ে মুজিববাহিনীর অন্যতম প্রধান, ’৬৯-এর গণঅভ্যুত্থানের নায়ক, সাবেক ডাকসু ভিপি ও ছাত্রলীগ সভাপতি তোফায়েল আহমেদ চরম বিরক্তি প্রকাশ করে বলেন, আমাদের সাক্ষী রেখে, এ ধরনের নির্লজ্জ মিথ্যাচার তিনি কীভাবে করেন, তা আমি ভেবে পাই না। আমি অবাক হয়ে যাই, চিন্তিত হয়ে যাই, বিচলিত হয়ে যাই, এমনকি তাঁর মানসিক অবস্থা নিয়ে উদ্বিগ্ন হয়ে পড়ি। জীবনের এই পড়ন্ত বেলায় কোনো মানসিক সমস্যা নাকি গভীর ষড়যন্ত্র থেকে এ ধরনের নির্লজ্জের মতো তিনি নির্মোহ সত্য ইতিহাসকে অস্বীকার করে আষাঢ়ে গল্পের মতো আজগুবি কাহিনি শুনিয়ে ইতিহাসের বুকে ছুরি মারছেন। আমার জবাব দিতে লজ্জা হচ্ছে যে, আমাদের সাক্ষী রেখে তিনি এই মিথ্যাচারের কাহিনি উপস্থাপন করছেন। আমাদের নেতা শেখ ফজলুল হক মণি ও আবদুর রাজ্জাক দুনিয়ায় নেই। আল্লাহর রহমতে আমি এখনো বেঁচে আছি এবং বঙ্গবন্ধুর মূলধারার রাজনীতিতে সক্রিয় ভূমিকা রাখছি জেনেও তিনি কীভাবে এতটা অসততার সঙ্গে তাঁর মনগড়া কল্পকাহিনি বলে যাচ্ছেন কোন অদৃশ্য শক্তির ইন্ধনে? কার হয়ে তিনি আবার তাঁর সেই পুরনো খেলায় নেমেছেন? তিনি না বললেও এই সত্য ঠিকই আবিষ্কার হবে। ষড়যন্ত্র একদিন না একদিন উন্মোচিত হয়েই থাকে। তোফায়েল আহমেদ বলেন, বঙ্গবন্ধুকে ৭ মার্চের ভাষণ নিয়ে কোনো বৈঠক থেকে আমরা এ ধরনের কোনো প্রস্তাব কখনো দিইনি এবং খানের একার দেওয়ারও সাহস ও শক্তি ছিল না। সেই প্রমাণ আমি একটু পরেই বলছি। বঙ্গবন্ধু আওয়ামী লীগের জাতীয় চার নেতার সঙ্গে পরামর্শ করতেন। সমাজের আরও কিছু ব্যক্তির সঙ্গেও পরামর্শ করতেন। আমাদের চারজনকে নিয়মিত ডেকে বারান্দায় ব্রিফ করতেন। নির্দেশনা দিতেন কী করতে হবে। তিনি সবার সঙ্গে পরামর্শ করলেও সিদ্ধান্ত নিজে নিতেন এবং তিনি আমাদেরকে প্রয়োজনীয় নির্দেশনা দিতেন।

তোফায়েল বলেন, সিরাজুল আলম খান যেসব বৈঠক ও পরামর্শের কথা বলেছেন, সেসব বৈঠক ও পরামর্শদানের কোনো সত্যতা নেই। তবে ৬ মার্চ রাতে বঙ্গবন্ধু যখন বারান্দায় অস্থিরতা নিয়ে পাঁয়চারি করছিলেন, তখন তাঁর আজীবনের সংগ্রামের সহযাত্রী আমাদের প্রিয় শ্রদ্ধেয় বঙ্গমাতা বেগম ফজিলাতুন্নেছা মুজিব তাঁকে বলেছিলেন, ‘তুমি বাংলার মানুষের জন্য রাজনীতি করেছ। তাঁদের স্বাধীনতার জন্য তোমার জীবন-যৌবন কারাগারে কাটিয়েছ। তোমার বিশ্বাস ও অন্তর থেকে যা আসবে তুমি কাল তাই বলবে। তোমার কথা তোমার জনগণ বিশ্বাস করবে।’ তোফায়েল আহমেদ বলেন, ‘আমি আল্লাহর নামে শপথ নিয়ে বলছি, ৭ মার্চ বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান জনসভা মঞ্চে আসার আগে সারা দিন ৩২ নম্বর বাড়িতেই ছিলেন। বেলা ১টার সময় তিনি কীভাবে আসবেন তা আলোচনা করার জন্য সিরাজুল আলম খান ও আমি তাঁর বাসভবনে যখন উপস্থিত হই, তখন তিনি দোতলায় যেতে একটি সিঁড়ির ওপরে উঠেছেন। আমরা যেতেই তিনি আমাদের দুজনের কাঁধে তাঁর দুটি হাত রাখলেন। কয়েকটি কথাবার্তার পর সিরাজুল আলম খান বঙ্গবন্ধুকে বললেন, ‘লিডার! আপনি আজ সরাসরি স্বাধীনতা ঘোষণা না করলে জনগণ মানবে না।’ বঙ্গবন্ধু এক ঝটকায় আমাদের কাঁধ থেকে তাঁর দুটি হাত সরিয়ে নিয়ে দৃঢ়তার সঙ্গে বললেন, ‘সিরাজ! আমি জনগণের নির্বাচিত নেতা। জনগণকে আমি নেতৃত্ব দেব। তারা আমাকে নেতৃত্ব দেবে না। তোমরা তোমাদের কাজে চলে যাও’ বলে তিনি ওপরে উঠে গেলেন।

বঙ্গবন্ধু সব খবর রাখতেন। বঙ্গবন্ধু কীভাবে ৭ মার্চের মঞ্চে এসে উঠেছেন, তা দেশবাসী দেখেছে। তিনি বক্তৃতার মঞ্চে উঠে চারদিকে তাকালেন। চোখের চশমা খুলে বক্তৃতার টেবিলে রাখলেন এবং কোনো নোট, কাগজ ছাড়া তাঁর হৃদয় থেকে ১৮ মিনিটের এক অসাধারণ বক্তৃতা করলেন; যা বিশ্ববিখ্যাত ভাষণের একটি হিসেবে আন্তর্জাতিক স্বীকৃতি পেয়েছে আজ। আব্রাহাম লিংকনের বিশ্ববিখ্যাত তিন মিনিটের ভাষণটি ছিল লিখিত। মার্টিন লুথার কিংয়ের জগদ্বিখ্যাত ১৭ মিনিটের ভাষণটি ছিল লিখিত। আর বঙ্গবন্ধুর ১৮ মিনিটের ভাষণটি অলিখিত, তাঁর নিজস্ব ভাষায় দেওয়া। ভাষণটির কারণে শুধু দুনিয়াই কাঁপিয়ে দিলেন না; পশ্চিমা গণমাধ্যম তাঁকে রাজনীতির কবি বলে সম্বোধন করল। বঙ্গবন্ধু সেদিন সরাসরি না বলেও স্বাধীনতার ঘোষণার বার্তাটি তাঁর মতো করে দিয়ে দিলেন। তিনি বিচ্ছিন্নতাবাদী হতে চাননি বলে এবং তাঁর স্বাধীনতা অর্জনের লক্ষ্য তীরে এসে যাতে না ডোবে সেজন্য সেদিনের ভাষণে চারটি শর্ত দিয়েছিলেন। এক. মার্শাল ল প্রত্যাহার করতে হবে। দুই. সেনাবাহিনীকে ব্যারাকে ফিরিয়ে নিতে হবে। তিন. গত কয়েকদিনের হত্যাকান্ডের বিচার বিভাগীয় তদন্ত করতে হবে। চার. নির্বাচিতদের হাতে ক্ষমতা হস্তান্তর করতে হবে। সেদিন পাকিস্তানের বোমারু বিমান তৈরি ছিল। বঙ্গবন্ধু সরাসরি স্বাধীনতার ঘোষণা দিলে তাঁকে বিচ্ছিন্নতাবাদী নেতা হিসেবে যেমন শেষ করে দেওয়া হতো, তেমনি ঢাকাসহ দেশের বিভিন্ন স্থানে ব্যাপক গণহত্যা চালানো হতো।

বঙ্গবন্ধুর ৭ মার্চের ভাষণের সময় পাকিস্তানের গোয়েন্দা সংস্থার কর্মকর্তারা ঢাকা ক্লাবের সামনে অবস্থান নিয়েছিলেন। তারা বঙ্গবন্ধুর পুরো ভাষণ রেকর্ড করেছেন। সেই রেকর্ডের ভিত্তিতে তারা যে রিপোর্ট পাঠিয়েছেন, তা ইতিহাসের অংশ হিসেবে এখনো আছে। তা হলো, ‘চতুর শেখ মুজিবুর রহমান চতুরতার সঙ্গে বক্তৃতা করে গেলেন। একদিকে স্বাধীনতা ঘোষণা করে গেলেন। আরেকদিকে চার শর্ত দিয়ে বিচ্ছিন্নতাবাদী হিসেবে আখ্যায়িত হলেন না। আমাদের নীরব দর্শকের ভূমিকা পালন করা ছাড়া আর কিছুই করার ছিল না।’ তাহলে সেদিন সিরাজুল আলম খান ৩ মার্চ ও ৭ মার্চ বঙ্গবন্ধুকে দিয়ে সরাসরি স্বাধীনতার ঘোষণা করিয়ে কি দেশে পাকিস্তানি বাহিনীর গণহত্যা চালানোর ও স্বাধীনতার মহান নেতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানকে বিচ্ছিন্নতাবাদী নেতা হিসেবে চিহ্নিত করে স্বাধীনতার স্বপ্নকে হত্যা করার ষড়যন্ত্রে লিপ্ত ছিলেন? চলবে...।

এই বিভাগের আরও খবর
হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় বাংলাদেশের অভ্যন্তরীণ বিষয় - চীন
হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় বাংলাদেশের অভ্যন্তরীণ বিষয় - চীন
আন্দোলনে নামার হুঁশিয়ারি মোবাইল ব্যবসায়ীদের
আন্দোলনে নামার হুঁশিয়ারি মোবাইল ব্যবসায়ীদের
তত্ত্বাবধায়ক ফেরা প্রশ্নে আপিলের রায় আজ
তত্ত্বাবধায়ক ফেরা প্রশ্নে আপিলের রায় আজ
সেঞ্চুরিতে শততম টেস্ট রাঙানোর অপেক্ষা
সেঞ্চুরিতে শততম টেস্ট রাঙানোর অপেক্ষা
নারীদের পেছনে রেখে আমরা এগোতে পারব না
নারীদের পেছনে রেখে আমরা এগোতে পারব না
যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে বিরাট চুক্তি সৌদির
যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে বিরাট চুক্তি সৌদির
দিল্লিতে বৈঠক হলো দুই নিরাপত্তা উপদেষ্টার
দিল্লিতে বৈঠক হলো দুই নিরাপত্তা উপদেষ্টার
ট্রানজিশনাল পিরিয়ডে আছি আমরা
ট্রানজিশনাল পিরিয়ডে আছি আমরা
জামায়াত আমিরের সঙ্গে বৈঠক ফ্রান্স রাষ্ট্রদূতের
জামায়াত আমিরের সঙ্গে বৈঠক ফ্রান্স রাষ্ট্রদূতের
শ্বেতপত্রের ক্ষেত্রে উপদেষ্টামণ্ডলী উৎসাহিত হননি
শ্বেতপত্রের ক্ষেত্রে উপদেষ্টামণ্ডলী উৎসাহিত হননি
চ্যালেঞ্জ গণভোট আয়োজন
চ্যালেঞ্জ গণভোট আয়োজন
অবৈধ অস্ত্রের ঝনঝনানিতে রাজনীতিতে উদ্বেগ বাড়ছে
অবৈধ অস্ত্রের ঝনঝনানিতে রাজনীতিতে উদ্বেগ বাড়ছে
সর্বশেষ খবর
ভারতকে ৯৩ মিলিয়ন ডলারের জ্যাভলিন ক্ষেপণাস্ত্র ও গোলাবারুদ দেবে যুক্তরাষ্ট্র
ভারতকে ৯৩ মিলিয়ন ডলারের জ্যাভলিন ক্ষেপণাস্ত্র ও গোলাবারুদ দেবে যুক্তরাষ্ট্র

১ সেকেন্ড আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এই রায়ে সুষ্ঠু নির্বাচনের পথ প্রশস্ত হবে: বদিউল আলম
এই রায়ে সুষ্ঠু নির্বাচনের পথ প্রশস্ত হবে: বদিউল আলম

৩৮ সেকেন্ড আগে | জাতীয়

এনভিডিয়ার শেয়ারের অবিশ্বাস্য উত্থান
এনভিডিয়ার শেয়ারের অবিশ্বাস্য উত্থান

১ মিনিট আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

আজ বাজারে যে দামে বিক্রি হচ্ছে স্বর্ণ
আজ বাজারে যে দামে বিক্রি হচ্ছে স্বর্ণ

৪ মিনিট আগে | অর্থনীতি

শীতে এলার্জির সমস্যা রোধে ৫ উপায়
শীতে এলার্জির সমস্যা রোধে ৫ উপায়

৮ মিনিট আগে | জীবন ধারা

অর্থ আত্মসাৎ মামলা তদন্তে সাকিবসহ ১৫ জনকে দুদকে তলব
অর্থ আত্মসাৎ মামলা তদন্তে সাকিবসহ ১৫ জনকে দুদকে তলব

৯ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

ছায়ানটে বসছে লোকসংগীতের সন্ধ্যা
ছায়ানটে বসছে লোকসংগীতের সন্ধ্যা

১১ মিনিট আগে | শোবিজ

জলবায়ু ন্যায়বিচারের দাবিতে নোয়াখালীতে মানববন্ধন
জলবায়ু ন্যায়বিচারের দাবিতে নোয়াখালীতে মানববন্ধন

১৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ছাত্রদলের উদ্যোগে সুবিধাবঞ্চিত ও ছিন্নমূল শিশুদের সাপ্তাহিক স্কুল শুরু
ছাত্রদলের উদ্যোগে সুবিধাবঞ্চিত ও ছিন্নমূল শিশুদের সাপ্তাহিক স্কুল শুরু

১৭ মিনিট আগে | নগর জীবন

কৈলাশটিলায় বন্ধ কূপে নতুন করে মিলল গ্যাস
কৈলাশটিলায় বন্ধ কূপে নতুন করে মিলল গ্যাস

১৯ মিনিট আগে | চায়ের দেশ

ফটিকছড়িতে কৃষকের পাকা ধান পুড়িয়ে দিলো দুর্বৃত্তরা
ফটিকছড়িতে কৃষকের পাকা ধান পুড়িয়ে দিলো দুর্বৃত্তরা

২০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

চীনের হয়ে গুপ্তচরবৃত্তি, ফিলিপাইনের সাবেক মেয়রের যাবজ্জীবন কারাদণ্ড
চীনের হয়ে গুপ্তচরবৃত্তি, ফিলিপাইনের সাবেক মেয়রের যাবজ্জীবন কারাদণ্ড

২২ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভিনগ্রহীদের ঘাঁটি টিন্ডায়া পর্বত?
ভিনগ্রহীদের ঘাঁটি টিন্ডায়া পর্বত?

২৩ মিনিট আগে | পাঁচফোড়ন

শ্রীপুরে তারেক রহমানের জন্মদিনে এতিমদের খাবার বিতরণ
শ্রীপুরে তারেক রহমানের জন্মদিনে এতিমদের খাবার বিতরণ

২৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

৩৯ টাকা কেজিতে ধান, ৫০ টাকায় সিদ্ধ চাল কিনবে সরকার
৩৯ টাকা কেজিতে ধান, ৫০ টাকায় সিদ্ধ চাল কিনবে সরকার

২৭ মিনিট আগে | জাতীয়

এবারও আঁধার কাটল না শ্যামপুর ও সেতাবগঞ্জ চিনিকলে, হতাশ চাষিরা
এবারও আঁধার কাটল না শ্যামপুর ও সেতাবগঞ্জ চিনিকলে, হতাশ চাষিরা

২৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গুতে আরও ৪ জনের মৃত্যু, হাসপাতালে ৭৪৫
২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গুতে আরও ৪ জনের মৃত্যু, হাসপাতালে ৭৪৫

২৮ মিনিট আগে | ডেঙ্গু আপডেট

নিউইয়র্কের রাস্তায় এড শিরানের অদ্ভুত যাত্রা
নিউইয়র্কের রাস্তায় এড শিরানের অদ্ভুত যাত্রা

৩০ মিনিট আগে | শোবিজ

রোহিঙ্গাদের মিয়ানমারে ফেরাতে জাতিসংঘ সাধারণ পরিষদের প্রস্তাব গৃহীত
রোহিঙ্গাদের মিয়ানমারে ফেরাতে জাতিসংঘ সাধারণ পরিষদের প্রস্তাব গৃহীত

৩০ মিনিট আগে | জাতীয়

বাংলাদেশ সফরে কমনওয়েলথ মহাসচিব
বাংলাদেশ সফরে কমনওয়েলথ মহাসচিব

৩৫ মিনিট আগে | জাতীয়

বরিশালে তারেক রহমানের জন্মদিন উপলক্ষে রক্তদান ও বৃক্ষরোপণ কর্মসূচি
বরিশালে তারেক রহমানের জন্মদিন উপলক্ষে রক্তদান ও বৃক্ষরোপণ কর্মসূচি

৩৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

‘ট্রাইব্যুনালের রায় পরিবর্তনের সুযোগ নেই, অবশ্যই কার্যকর হবে’
‘ট্রাইব্যুনালের রায় পরিবর্তনের সুযোগ নেই, অবশ্যই কার্যকর হবে’

৪০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ধানের তুষের নিচে মিললো কোটি টাকার মসলা
ধানের তুষের নিচে মিললো কোটি টাকার মসলা

৪১ মিনিট আগে | চায়ের দেশ

শান্তি পরিকল্পনার মধ্যেই ইউক্রেনে গেলেন মার্কিন সামরিক কর্মকর্তারা
শান্তি পরিকল্পনার মধ্যেই ইউক্রেনে গেলেন মার্কিন সামরিক কর্মকর্তারা

৪৩ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শরীয়তপুরে বিএনপি প্রার্থীর নির্বাচনী গণসংযোগ
শরীয়তপুরে বিএনপি প্রার্থীর নির্বাচনী গণসংযোগ

৫১ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

বলপ্রয়োগে কাজ হবে না, ট্রাম্পকে খামেনির উপদেষ্টা
বলপ্রয়োগে কাজ হবে না, ট্রাম্পকে খামেনির উপদেষ্টা

৫২ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইতিহাস ও ঐতিহ্যের সাক্ষী ‘রায় সাহেবের বাড়ি’
ইতিহাস ও ঐতিহ্যের সাক্ষী ‘রায় সাহেবের বাড়ি’

৫৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বগুড়ায় এসআর হেলথ কমপ্লেক্সের ভিত্তিপ্রস্তর স্থাপন
বগুড়ায় এসআর হেলথ কমপ্লেক্সের ভিত্তিপ্রস্তর স্থাপন

৫৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

অভ‍্যন্তরীণ ইস্যুতে কোনো দেশের হস্তক্ষেপের বিরুদ্ধে বাংলাদেশ: দিল্লিতে নিরাপত্তা উপদেষ্টা
অভ‍্যন্তরীণ ইস্যুতে কোনো দেশের হস্তক্ষেপের বিরুদ্ধে বাংলাদেশ: দিল্লিতে নিরাপত্তা উপদেষ্টা

৫৮ মিনিট আগে | জাতীয়

অ্যাশেজের প্রথম টেস্টে অস্ট্রেলিয়া দলে দুই নতুন মুখ
অ্যাশেজের প্রথম টেস্টে অস্ট্রেলিয়া দলে দুই নতুন মুখ

৫৮ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

সর্বাধিক পঠিত
লাশ পোড়ানোর মামলায় ক্ষমা চেয়ে জবানবন্দি দিলেন রাজসাক্ষী আবজালুল
লাশ পোড়ানোর মামলায় ক্ষমা চেয়ে জবানবন্দি দিলেন রাজসাক্ষী আবজালুল

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নতুন বেতন কাঠামোর রূপরেখা নিয়ে সচিবদের সঙ্গে বসছে কমিশন
নতুন বেতন কাঠামোর রূপরেখা নিয়ে সচিবদের সঙ্গে বসছে কমিশন

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতের সঙ্গে পূর্ণমাত্রায় যুদ্ধ শুরুর আশঙ্কা পাকিস্তানের প্রতিরক্ষামন্ত্রীর
ভারতের সঙ্গে পূর্ণমাত্রায় যুদ্ধ শুরুর আশঙ্কা পাকিস্তানের প্রতিরক্ষামন্ত্রীর

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা পুনরুজ্জীবিত হলো সংবিধানে, কার্যকর হবে ভবিষ্যতে
তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা পুনরুজ্জীবিত হলো সংবিধানে, কার্যকর হবে ভবিষ্যতে

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ক্রিকেট ইতিহাসে প্রথমবার এমন রেকর্ড গড়লেন শাই হোপ
ক্রিকেট ইতিহাসে প্রথমবার এমন রেকর্ড গড়লেন শাই হোপ

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

তিন নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট চাকরিচ্যুত
তিন নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট চাকরিচ্যুত

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কারাগারে ইসলামী ব্যাংকের সাবেক চেয়ারম্যান ওবায়েদ উল্লাহ মাসুদ
কারাগারে ইসলামী ব্যাংকের সাবেক চেয়ারম্যান ওবায়েদ উল্লাহ মাসুদ

২১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

বিশ্বকাপের এক গ্রুপে রাখা হলো না ভারত-পাকিস্তানকে
বিশ্বকাপের এক গ্রুপে রাখা হলো না ভারত-পাকিস্তানকে

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১৩ লাখ রোহিঙ্গার ভার আর বহন করা সম্ভব নয়: জাতিসংঘে বাংলাদেশ
১৩ লাখ রোহিঙ্গার ভার আর বহন করা সম্ভব নয়: জাতিসংঘে বাংলাদেশ

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

টঙ্গী তা’মীরুল মিল্লাত কামিল মাদ্রাসার পাঠদান বন্ধ
টঙ্গী তা’মীরুল মিল্লাত কামিল মাদ্রাসার পাঠদান বন্ধ

১৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মুশফিক ছাড়াও শততম টেস্টে শতক হাঁকিয়েছেন যারা
মুশফিক ছাড়াও শততম টেস্টে শতক হাঁকিয়েছেন যারা

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নির্বাচনে মিজানুর রহমান আজহারীর প্রার্থী হওয়ার খবর সঠিক নয় : জামায়াত
নির্বাচনে মিজানুর রহমান আজহারীর প্রার্থী হওয়ার খবর সঠিক নয় : জামায়াত

২০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

নারীদের নিরাপত্তা ও সুরক্ষায় ৫ প্রতিশ্রুতি তারেক রহমানের
নারীদের নিরাপত্তা ও সুরক্ষায় ৫ প্রতিশ্রুতি তারেক রহমানের

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অজিত দোভালকে বাংলাদেশে আসার আমন্ত্রণ জানালেন খলিলুর রহমান
অজিত দোভালকে বাংলাদেশে আসার আমন্ত্রণ জানালেন খলিলুর রহমান

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কারচুপির অভিযোগ এনে মিস ইউনিভার্স ছাড়লেন দুই বিচারক
কারচুপির অভিযোগ এনে মিস ইউনিভার্স ছাড়লেন দুই বিচারক

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হাসিনা পালানোতেই তত্ত্বাবধায়ক সরকারব্যবস্থা ফিরে এলো : জয়নুল আবেদীন
হাসিনা পালানোতেই তত্ত্বাবধায়ক সরকারব্যবস্থা ফিরে এলো : জয়নুল আবেদীন

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রোজ গার্ডেন কিনে ক্ষতি ৩৩২ কোটি, অনুসন্ধানে দুদক
রোজ গার্ডেন কিনে ক্ষতি ৩৩২ কোটি, অনুসন্ধানে দুদক

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শততম টেস্টে সেঞ্চুরি থেকে ১ রান দূরে মুশফিক, বাড়ল অপেক্ষা
শততম টেস্টে সেঞ্চুরি থেকে ১ রান দূরে মুশফিক, বাড়ল অপেক্ষা

২৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

দেশে থেকেই কার্ড দিয়ে বিদেশি রুটের বিমানের টিকিট কেনা যাবে
দেশে থেকেই কার্ড দিয়ে বিদেশি রুটের বিমানের টিকিট কেনা যাবে

২১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা পুনর্বহালের রায় নিয়ে যা বললেন আমির খসরু
তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা পুনর্বহালের রায় নিয়ে যা বললেন আমির খসরু

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শুক্রবার মামদানির সঙ্গে বৈঠকে বসছেন ট্রাম্প
শুক্রবার মামদানির সঙ্গে বৈঠকে বসছেন ট্রাম্প

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিশ্বের বৃহত্তম পারমাণবিক বিদ্যুৎকেন্দ্র ফের চালু করবে জাপান
বিশ্বের বৃহত্তম পারমাণবিক বিদ্যুৎকেন্দ্র ফের চালু করবে জাপান

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সৌদি যুবরাজের অনুরোধ, সুদানের সংঘাত অবসান করতে চান ট্রাম্প
সৌদি যুবরাজের অনুরোধ, সুদানের সংঘাত অবসান করতে চান ট্রাম্প

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মোদির পা ছুঁয়ে প্রণাম ঐশ্বরিয়ার
মোদির পা ছুঁয়ে প্রণাম ঐশ্বরিয়ার

২১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

শততম টেস্টে শতক হাঁকালেন মুশফিক
শততম টেস্টে শতক হাঁকালেন মুশফিক

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইন্দোনেশিয়ায় জেগে উঠল আগ্নেয়গিরি, সর্বোচ্চ সতর্কতা
ইন্দোনেশিয়ায় জেগে উঠল আগ্নেয়গিরি, সর্বোচ্চ সতর্কতা

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পুলিশের মনোবল ভাঙার চেষ্টা করবেন না : ডিএমপি কমিশনার
পুলিশের মনোবল ভাঙার চেষ্টা করবেন না : ডিএমপি কমিশনার

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আসছে ‘দাবাং ৪’, পরিচালনায় থাকছেন অভিনব কাশ্যপ!
আসছে ‘দাবাং ৪’, পরিচালনায় থাকছেন অভিনব কাশ্যপ!

২০ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

দিল্লি বিস্ফোরণে অভিযুক্তদের পরিবারের সদস্যরা কী বলছে
দিল্লি বিস্ফোরণে অভিযুক্তদের পরিবারের সদস্যরা কী বলছে

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২০ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২০ নভেম্বর)

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
রিভিউ হচ্ছে প্রার্থী তালিকা
রিভিউ হচ্ছে প্রার্থী তালিকা

প্রথম পৃষ্ঠা

ইতালি যাওয়ার পথে গুলি করে হত্যা তিনজনকে
ইতালি যাওয়ার পথে গুলি করে হত্যা তিনজনকে

পেছনের পৃষ্ঠা

বিজনেস ভিসা ফের চালু ভারতের
বিজনেস ভিসা ফের চালু ভারতের

পেছনের পৃষ্ঠা

একটি জন্মদিন, একটি মৃত্যুদণ্ডের রায় ও আগামীর বাংলাদেশ
একটি জন্মদিন, একটি মৃত্যুদণ্ডের রায় ও আগামীর বাংলাদেশ

সম্পাদকীয়

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

যে জয় শিরোপার চেয়ে দামি
যে জয় শিরোপার চেয়ে দামি

মাঠে ময়দানে

তারেক রহমানের জন্মদিন আজ
তারেক রহমানের জন্মদিন আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

শান্তিপূর্ণ নির্বাচনে সহায়তা প্রয়োজন সেনাবাহিনীর
শান্তিপূর্ণ নির্বাচনে সহায়তা প্রয়োজন সেনাবাহিনীর

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপি জামায়াতের জমজমাট প্রচার
বিএনপি জামায়াতের জমজমাট প্রচার

পেছনের পৃষ্ঠা

আস্থার বাতিঘর তারেক রহমান
আস্থার বাতিঘর তারেক রহমান

সম্পাদকীয়

হারিয়ে গেছে আগারগাঁওয়ের সেই সাইকেল লেন
হারিয়ে গেছে আগারগাঁওয়ের সেই সাইকেল লেন

রকমারি নগর পরিক্রমা

শ্বেতপত্রের ক্ষেত্রে উপদেষ্টামণ্ডলী উৎসাহিত হননি
শ্বেতপত্রের ক্ষেত্রে উপদেষ্টামণ্ডলী উৎসাহিত হননি

প্রথম পৃষ্ঠা

খাদে পড়ে আছে সাকুরা পরিবহন
খাদে পড়ে আছে সাকুরা পরিবহন

পেছনের পৃষ্ঠা

ভারতের বিপক্ষে জয়ে জাতীয় দলকে প্রধান উপদেষ্টার অভিনন্দন
ভারতের বিপক্ষে জয়ে জাতীয় দলকে প্রধান উপদেষ্টার অভিনন্দন

মাঠে ময়দানে

নিরপেক্ষ ভোটের প্রতিশ্রুতিতে অটল
নিরপেক্ষ ভোটের প্রতিশ্রুতিতে অটল

প্রথম পৃষ্ঠা

রং বদলাচ্ছে স্থলপদ্ম
রং বদলাচ্ছে স্থলপদ্ম

পেছনের পৃষ্ঠা

অক্টোবরে সড়কে নিহত ৪৪১ জন
অক্টোবরে সড়কে নিহত ৪৪১ জন

পেছনের পৃষ্ঠা

মান ঠিক রাখতে গিয়ে কমেছে উৎপাদন
মান ঠিক রাখতে গিয়ে কমেছে উৎপাদন

পেছনের পৃষ্ঠা

রাজনৈতিক পরিচয়ে অপ্রতিরোধ্য চাঁদাবাজি
রাজনৈতিক পরিচয়ে অপ্রতিরোধ্য চাঁদাবাজি

প্রথম পৃষ্ঠা

যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে বিরাট চুক্তি সৌদির
যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে বিরাট চুক্তি সৌদির

প্রথম পৃষ্ঠা

ফ্যাসিস্টের দোসর ট্যাগের প্রবণতা বেড়েছে
ফ্যাসিস্টের দোসর ট্যাগের প্রবণতা বেড়েছে

নগর জীবন

দিল্লিতে বৈঠক হলো দুই নিরাপত্তা উপদেষ্টার
দিল্লিতে বৈঠক হলো দুই নিরাপত্তা উপদেষ্টার

প্রথম পৃষ্ঠা

পরোপকারী মুন্না এখন জীবনমৃত্যুর সন্ধিক্ষণে
পরোপকারী মুন্না এখন জীবনমৃত্যুর সন্ধিক্ষণে

পেছনের পৃষ্ঠা

আইন লঙ্ঘন করে রেলে দরপত্র
আইন লঙ্ঘন করে রেলে দরপত্র

নগর জীবন

গণ অভ্যুত্থানে নিহত ও আহতদের পরিবারকে চিকিৎসা দেবে আমরা বিএনপি পরিবার
গণ অভ্যুত্থানে নিহত ও আহতদের পরিবারকে চিকিৎসা দেবে আমরা বিএনপি পরিবার

নগর জীবন

আতঙ্কের নাম বাস
আতঙ্কের নাম বাস

রকমারি নগর পরিক্রমা

জামায়াত আমিরের সঙ্গে বৈঠক ফ্রান্স রাষ্ট্রদূতের
জামায়াত আমিরের সঙ্গে বৈঠক ফ্রান্স রাষ্ট্রদূতের

প্রথম পৃষ্ঠা

রাজসাক্ষীর রোমহর্ষক জবানবন্দি
রাজসাক্ষীর রোমহর্ষক জবানবন্দি

পেছনের পৃষ্ঠা

রোজ গার্ডেন কেনায় ৩৩২ কোটি টাকা ক্ষতি
রোজ গার্ডেন কেনায় ৩৩২ কোটি টাকা ক্ষতি

পেছনের পৃষ্ঠা

আসামিকে পুলিশের কাছ থেকে ছিনিয়ে নিয়ে পিটিয়ে হত্যা
আসামিকে পুলিশের কাছ থেকে ছিনিয়ে নিয়ে পিটিয়ে হত্যা

পেছনের পৃষ্ঠা