শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বৃহস্পতিবার, ১৩ জুন, ২০১৯ আপডেট:

তোফায়েল আহমেদ বলছি-২

স্বপ্নের মৃত্যুঘণ্টা বাজিয়ে খান কি গণহত্যা চেয়েছিলেন

পীর হাবিবুর রহমান
প্রিন্ট ভার্সন
স্বপ্নের মৃত্যুঘণ্টা বাজিয়ে খান কি গণহত্যা চেয়েছিলেন

রাজনীতির রহস্যপুরুষ জাসদের স্রষ্টা সিরাজুল আলম খানের জবানবন্দিতে লেখা ‘আমি সিরাজুল আলম খান’ বইয়ে তিনি বলেছেন, ১ মার্চ ইয়াহিয়া খান জাতীয় পরিষদের অধিবেশন স্থগিত ঘোষণা করলে বিক্ষুব্ধ ছাত্র-জনতা শহীদ মিনারে এসে সমবেত হয়। আর সেখান থেকে তিনি আ স ম রবকে দিকনির্দেশনা দেন। এ বিষয়ে সেদিনের নির্বাচিত জাতীয় পরিষদ সদস্য মুজিববাহিনীর অন্যতম প্রধান ও বঙ্গবন্ধুর ঘনিষ্ঠ সহচর তোফায়েল আহমেদ পরিষ্কার বলেছেন, সূর্য অস্বীকার করার মতো একটি অসত্য সিরাজুল আলম খান বলেছেন। সেদিন হোটেল পূর্বাণীতে বঙ্গবন্ধু যখন সত্তরের নির্বাচনে বিজয়ী প্রতিনিধিদের নিয়ে সংসদীয় দলের সভা করছেন, তখন ইয়াহিয়া খানের ঘোষণা আসামাত্র গোটা ঢাকা শহরের মানুষ বিক্ষুব্ধ হয়ে রাজপথে নেমে আসে। ছাত্র-জনতার মিছিল নিয়ে পূর্বাণীতে চলে আসে এবং পল্টনে সমবেত হয়। তখন ছাত্রলীগের সভাপতি নূরে আলম সিদ্দিকী সাধারণ সম্পাদক শাজাহান সিরাজ, ডাকসু ভিপি আ স ম আবদুর রব এবং জিএস আবদুল কুদ্দুস মাখন। একদিকে ইয়াহিয়ার ঘোষণা অন্যদিকে ঢাকা বিক্ষুব্ধ জনতার মিছিলের নগরীতে পরিণত হয়। বঙ্গবন্ধু ইয়াহিয়ার বক্তব্যের তীব্র প্রতিবাদই করেননি, আমাদের কয়েকজনকে পল্টনে ছাত্রজনতার বিক্ষোভের মাঝখানে পাঠালেন। আমরা যাওয়ার পর পাকিস্তানের পতাকা অগ্নিরোষে পুড়িয়ে দেওয়া হলো। আর বঙ্গবন্ধুর নির্দেশে সেদিনই ছাত্রলীগ ও ডাকসুকে নিয়ে স্বাধীন বাংলা ছাত্র সংগ্রাম পরিষদ গঠিত হলো। সিরাজুল আলম খানের অবস্থান তখন ছিল, আমাদের মতো সাবেক ছাত্রনেতাদের যাঁরা বঙ্গবন্ধুর নির্দেশে সংগঠকের ভূমিকা পালন করছিলাম, তাঁদের একজনের মতো। পরদিন ২ মার্চ ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে ছাত্র সমাবেশ ও ৩ মার্চ পল্টনে জনসভার কর্মসূচি ঘোষিত হলো।

সিরাজুল আলম খান লিখেছেন, ৩ মার্চ স্বাধীনতার ইশতেহার ঘোষণাকালে বঙ্গবন্ধু অপ্রত্যাশিতভাবে কেন সেখানে হাজির হয়েছিলেন, তা তিনি আজও জানেন না।

তোফায়েল বলেন, অপ্রত্যাশিতভাবে নয়, বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান পরিকল্পিতভাবে ৩ মার্চে পল্টনের ছাত্র জনসভায় উপস্থিত হয়েছিলেন। সেদিন সভাপতিত্ব করেছিলেন ছাত্রলীগ সভাপতি নূরে আলম সিদ্দিকী। স্বাধীনতার ইশতেহার শাজাহান সিরাজ পাঠ করেন। আসল সত্য হচ্ছে, বঙ্গবন্ধু আসবেন এটি সবাই জানলেও আমিত্বের অহংকারে বসে থাকা সিরাজুল আলম খান কেবল জানতেন না। বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানকে মুক্তিযুদ্ধের সর্বাধিনায়ক করে স্বাধীন সার্বভৌম বাংলাদেশ প্রতিষ্ঠার ইশতেহার সেদিন তাঁর উপস্থিতিতেই ঘোষণা করা হয়েছিল। ঢাকার সাধারণ মানুষের সামনে যে ইতিহাস এখনো জ্বলজ্বল করছে, স্বাধীনতার পর ষড়যন্ত্রের রাজনীতিতে পা বাড়ানো সিরাজুল আলম খানের স্মৃতিতে তা নেই। একেকটি ঘটনাকে, একেকটি নির্মোহ সত্যকে তিনি আজ মিথ্যার আবরণে ঢেকে দিতে চাইছেন। তাঁর রাজনীতি, কর্মতৎপরতা রহস্যজনক ও কলঙ্কিত হলেও আমাদের রাজনীতির মহানায়ক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের নেতৃত্বে ছাত্রলীগের ইতিহাস ও বীর বাঙালির স্বাধীনতার সংগ্রাম সূর্যের মতো প্রখর তেজোদ্দীপ্ত এক জীবন্ত ইতিহাস।

তোফায়েল আহমেদ বলেন, ৩ মার্চে পল্টনের জনসভায় দেওয়া ভাষণে বঙ্গবন্ধু ৭ মার্চ তাঁর রেসকোর্স ময়দানে (বর্তমানে সোহরাওয়ার্দী উদ্যান) জনসভার কর্মসূচি ঘোষণা করেন। সিরাজুল আলম খান বলেছেন, জনগণের নাকি আকাক্সক্ষা ছিল ৩ মার্চ পল্টনের সভা থেকে বঙ্গবন্ধু সরাসরি স্বাধীনতার ঘোষণা দেবেন। তোফায়েল আহমেদ এর জবাবে বলেন, জনগণ সেদিন বঙ্গবন্ধুর প্রতিটি নির্দেশ অক্ষরে অক্ষরে পালন করেছিল। তখন গোটা বাঙালি জাতির সামনে একজনই নায়ক ছিলেন, একজনই নেতা ছিলেন তিনি বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান। মাঝখানে তাঁর কর্মী-সংগঠকরা থাকলেও জনগণের আস্থা, বিশ্বাস ও নেতৃত্বের একক প্রতীক ছিলেন বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান। সিরাজুল আলম খান ৩ মার্চ কেন বঙ্গবন্ধু সরাসরি স্বাধীনতা ঘোষণা করেননি, এ প্রশ্ন তুলে এবং স্বাধীনতার পর তাঁর কর্মকা- মিলিয়ে প্রমাণ করে দিলেন তিনি সেদিন কী গভীর ষড়যন্ত্রের মধ্যে থেকে কী ভয়ঙ্কর দুঃস্বপ্ন জাতির জন্য দেখতে চেয়েছিলেন। সেদিন বঙ্গবন্ধু সরাসরি স্বাধীনতা ঘোষণা করলে আমাদের স্বাধীনতার লক্ষ্য অর্জনের পথ পাকিস্তান বাহিনীর আক্রমণের মুখে রক্তের বন্যায় ভেসেই যেত না; বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান জাতিকে যে স্বপ্ন দেখিয়েছিলেন সেই মহান স্বাধীনতার স্বপ্নের মৃত্যু হতো। আর তিনি বিচ্ছিন্নতাবাদী নেতা হিসেবে শেষ হয়ে যেতেন। বঙ্গবন্ধুর সিদ্ধান্তের বাইরে সেদিন একটি ঘটনাও ঘটেনি, এই সত্যকে বিকৃত করে সিরাজুল আলম খান তাঁর আমিত্বের মিথ্যা অহংকারে যা খুশি তাই বলেছেন। এত মিথ্যার, অসত্যের জবাব দিতেও আজ বিরক্ত লাগছে।

সিরাজুল আলম খান আরও বলেছেন, ৭ মার্চের ভাষণের আগে ৩, ৪, ৫ মার্চ রাতে বঙ্গবন্ধু আমাদের চার নেতাকে ডেকে বৈঠক করেন এবং আওয়ামী লীগ হাইকমান্ড ও আমাদের চারজন অর্থাৎ শেখ ফজলুল হক মণি, সিরাজুল আলম খান, আবদুর রাজ্জাক ও আমার সঙ্গে আলোচনা করে ৭ মার্চের ভাষণ নিয়ে পরামর্শ করেন এবং নানা সিদ্ধান্ত নেন! এমনকি বঙ্গবন্ধু ঘোষিত ৭ মার্চের ভাষণে এবারের সংগ্রাম আমাদের মুক্তির সংগ্রাম, এবারের সংগ্রাম আমাদের স্বাধীনতার সংগ্রাম, আমাদের পরামর্শে ও সিদ্ধান্তে ঘোষিত হয়। এমনকি আমরা নাকি ৭ মার্চের বক্তৃতার জন্য বঙ্গবন্ধুকে পয়েন্ট লিখে দিই। আর বঙ্গবন্ধু নাকি কীভাবে জনসভায় বক্তৃতা করবেন তা শোনান। এমনকি আমরা নাকি এবারের সংগ্রাম স্বাধীনতার সংগ্রাম দুবার উচ্চারণ করার প্রস্তাব দিয়েছিলাম।

সিরাজুল আলম খানের এই পুরো বক্তব্য নিয়ে মুজিববাহিনীর অন্যতম প্রধান, ’৬৯-এর গণঅভ্যুত্থানের নায়ক, সাবেক ডাকসু ভিপি ও ছাত্রলীগ সভাপতি তোফায়েল আহমেদ চরম বিরক্তি প্রকাশ করে বলেন, আমাদের সাক্ষী রেখে, এ ধরনের নির্লজ্জ মিথ্যাচার তিনি কীভাবে করেন, তা আমি ভেবে পাই না। আমি অবাক হয়ে যাই, চিন্তিত হয়ে যাই, বিচলিত হয়ে যাই, এমনকি তাঁর মানসিক অবস্থা নিয়ে উদ্বিগ্ন হয়ে পড়ি। জীবনের এই পড়ন্ত বেলায় কোনো মানসিক সমস্যা নাকি গভীর ষড়যন্ত্র থেকে এ ধরনের নির্লজ্জের মতো তিনি নির্মোহ সত্য ইতিহাসকে অস্বীকার করে আষাঢ়ে গল্পের মতো আজগুবি কাহিনি শুনিয়ে ইতিহাসের বুকে ছুরি মারছেন। আমার জবাব দিতে লজ্জা হচ্ছে যে, আমাদের সাক্ষী রেখে তিনি এই মিথ্যাচারের কাহিনি উপস্থাপন করছেন। আমাদের নেতা শেখ ফজলুল হক মণি ও আবদুর রাজ্জাক দুনিয়ায় নেই। আল্লাহর রহমতে আমি এখনো বেঁচে আছি এবং বঙ্গবন্ধুর মূলধারার রাজনীতিতে সক্রিয় ভূমিকা রাখছি জেনেও তিনি কীভাবে এতটা অসততার সঙ্গে তাঁর মনগড়া কল্পকাহিনি বলে যাচ্ছেন কোন অদৃশ্য শক্তির ইন্ধনে? কার হয়ে তিনি আবার তাঁর সেই পুরনো খেলায় নেমেছেন? তিনি না বললেও এই সত্য ঠিকই আবিষ্কার হবে। ষড়যন্ত্র একদিন না একদিন উন্মোচিত হয়েই থাকে। তোফায়েল আহমেদ বলেন, বঙ্গবন্ধুকে ৭ মার্চের ভাষণ নিয়ে কোনো বৈঠক থেকে আমরা এ ধরনের কোনো প্রস্তাব কখনো দিইনি এবং খানের একার দেওয়ারও সাহস ও শক্তি ছিল না। সেই প্রমাণ আমি একটু পরেই বলছি। বঙ্গবন্ধু আওয়ামী লীগের জাতীয় চার নেতার সঙ্গে পরামর্শ করতেন। সমাজের আরও কিছু ব্যক্তির সঙ্গেও পরামর্শ করতেন। আমাদের চারজনকে নিয়মিত ডেকে বারান্দায় ব্রিফ করতেন। নির্দেশনা দিতেন কী করতে হবে। তিনি সবার সঙ্গে পরামর্শ করলেও সিদ্ধান্ত নিজে নিতেন এবং তিনি আমাদেরকে প্রয়োজনীয় নির্দেশনা দিতেন।

তোফায়েল বলেন, সিরাজুল আলম খান যেসব বৈঠক ও পরামর্শের কথা বলেছেন, সেসব বৈঠক ও পরামর্শদানের কোনো সত্যতা নেই। তবে ৬ মার্চ রাতে বঙ্গবন্ধু যখন বারান্দায় অস্থিরতা নিয়ে পাঁয়চারি করছিলেন, তখন তাঁর আজীবনের সংগ্রামের সহযাত্রী আমাদের প্রিয় শ্রদ্ধেয় বঙ্গমাতা বেগম ফজিলাতুন্নেছা মুজিব তাঁকে বলেছিলেন, ‘তুমি বাংলার মানুষের জন্য রাজনীতি করেছ। তাঁদের স্বাধীনতার জন্য তোমার জীবন-যৌবন কারাগারে কাটিয়েছ। তোমার বিশ্বাস ও অন্তর থেকে যা আসবে তুমি কাল তাই বলবে। তোমার কথা তোমার জনগণ বিশ্বাস করবে।’ তোফায়েল আহমেদ বলেন, ‘আমি আল্লাহর নামে শপথ নিয়ে বলছি, ৭ মার্চ বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান জনসভা মঞ্চে আসার আগে সারা দিন ৩২ নম্বর বাড়িতেই ছিলেন। বেলা ১টার সময় তিনি কীভাবে আসবেন তা আলোচনা করার জন্য সিরাজুল আলম খান ও আমি তাঁর বাসভবনে যখন উপস্থিত হই, তখন তিনি দোতলায় যেতে একটি সিঁড়ির ওপরে উঠেছেন। আমরা যেতেই তিনি আমাদের দুজনের কাঁধে তাঁর দুটি হাত রাখলেন। কয়েকটি কথাবার্তার পর সিরাজুল আলম খান বঙ্গবন্ধুকে বললেন, ‘লিডার! আপনি আজ সরাসরি স্বাধীনতা ঘোষণা না করলে জনগণ মানবে না।’ বঙ্গবন্ধু এক ঝটকায় আমাদের কাঁধ থেকে তাঁর দুটি হাত সরিয়ে নিয়ে দৃঢ়তার সঙ্গে বললেন, ‘সিরাজ! আমি জনগণের নির্বাচিত নেতা। জনগণকে আমি নেতৃত্ব দেব। তারা আমাকে নেতৃত্ব দেবে না। তোমরা তোমাদের কাজে চলে যাও’ বলে তিনি ওপরে উঠে গেলেন।

বঙ্গবন্ধু সব খবর রাখতেন। বঙ্গবন্ধু কীভাবে ৭ মার্চের মঞ্চে এসে উঠেছেন, তা দেশবাসী দেখেছে। তিনি বক্তৃতার মঞ্চে উঠে চারদিকে তাকালেন। চোখের চশমা খুলে বক্তৃতার টেবিলে রাখলেন এবং কোনো নোট, কাগজ ছাড়া তাঁর হৃদয় থেকে ১৮ মিনিটের এক অসাধারণ বক্তৃতা করলেন; যা বিশ্ববিখ্যাত ভাষণের একটি হিসেবে আন্তর্জাতিক স্বীকৃতি পেয়েছে আজ। আব্রাহাম লিংকনের বিশ্ববিখ্যাত তিন মিনিটের ভাষণটি ছিল লিখিত। মার্টিন লুথার কিংয়ের জগদ্বিখ্যাত ১৭ মিনিটের ভাষণটি ছিল লিখিত। আর বঙ্গবন্ধুর ১৮ মিনিটের ভাষণটি অলিখিত, তাঁর নিজস্ব ভাষায় দেওয়া। ভাষণটির কারণে শুধু দুনিয়াই কাঁপিয়ে দিলেন না; পশ্চিমা গণমাধ্যম তাঁকে রাজনীতির কবি বলে সম্বোধন করল। বঙ্গবন্ধু সেদিন সরাসরি না বলেও স্বাধীনতার ঘোষণার বার্তাটি তাঁর মতো করে দিয়ে দিলেন। তিনি বিচ্ছিন্নতাবাদী হতে চাননি বলে এবং তাঁর স্বাধীনতা অর্জনের লক্ষ্য তীরে এসে যাতে না ডোবে সেজন্য সেদিনের ভাষণে চারটি শর্ত দিয়েছিলেন। এক. মার্শাল ল প্রত্যাহার করতে হবে। দুই. সেনাবাহিনীকে ব্যারাকে ফিরিয়ে নিতে হবে। তিন. গত কয়েকদিনের হত্যাকান্ডের বিচার বিভাগীয় তদন্ত করতে হবে। চার. নির্বাচিতদের হাতে ক্ষমতা হস্তান্তর করতে হবে। সেদিন পাকিস্তানের বোমারু বিমান তৈরি ছিল। বঙ্গবন্ধু সরাসরি স্বাধীনতার ঘোষণা দিলে তাঁকে বিচ্ছিন্নতাবাদী নেতা হিসেবে যেমন শেষ করে দেওয়া হতো, তেমনি ঢাকাসহ দেশের বিভিন্ন স্থানে ব্যাপক গণহত্যা চালানো হতো।

বঙ্গবন্ধুর ৭ মার্চের ভাষণের সময় পাকিস্তানের গোয়েন্দা সংস্থার কর্মকর্তারা ঢাকা ক্লাবের সামনে অবস্থান নিয়েছিলেন। তারা বঙ্গবন্ধুর পুরো ভাষণ রেকর্ড করেছেন। সেই রেকর্ডের ভিত্তিতে তারা যে রিপোর্ট পাঠিয়েছেন, তা ইতিহাসের অংশ হিসেবে এখনো আছে। তা হলো, ‘চতুর শেখ মুজিবুর রহমান চতুরতার সঙ্গে বক্তৃতা করে গেলেন। একদিকে স্বাধীনতা ঘোষণা করে গেলেন। আরেকদিকে চার শর্ত দিয়ে বিচ্ছিন্নতাবাদী হিসেবে আখ্যায়িত হলেন না। আমাদের নীরব দর্শকের ভূমিকা পালন করা ছাড়া আর কিছুই করার ছিল না।’ তাহলে সেদিন সিরাজুল আলম খান ৩ মার্চ ও ৭ মার্চ বঙ্গবন্ধুকে দিয়ে সরাসরি স্বাধীনতার ঘোষণা করিয়ে কি দেশে পাকিস্তানি বাহিনীর গণহত্যা চালানোর ও স্বাধীনতার মহান নেতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানকে বিচ্ছিন্নতাবাদী নেতা হিসেবে চিহ্নিত করে স্বাধীনতার স্বপ্নকে হত্যা করার ষড়যন্ত্রে লিপ্ত ছিলেন? চলবে...।

এই বিভাগের আরও খবর
বৈষম্যবিরোধী আইনের অঙ্গীকার প্রয়োজন
বৈষম্যবিরোধী আইনের অঙ্গীকার প্রয়োজন
সহিহ আকিদার দলগুলো ঐক্যবদ্ধ হলে সর্বোত্তম
সহিহ আকিদার দলগুলো ঐক্যবদ্ধ হলে সর্বোত্তম
বাংলাদেশের সঙ্গে উত্তেজনা চায় না ভারত
বাংলাদেশের সঙ্গে উত্তেজনা চায় না ভারত
ডিসেম্বরের প্রথমার্ধেই হতে হবে তফসিল
ডিসেম্বরের প্রথমার্ধেই হতে হবে তফসিল
এনসিপিতে  নির্বাচনি হাওয়া আসছে চমক
এনসিপিতে নির্বাচনি হাওয়া আসছে চমক
নির্বাচনের আগেই গণভোট দিতে হবে
নির্বাচনের আগেই গণভোট দিতে হবে
সংস্কারের মূল লক্ষ্য প্রশাসনিক নয়, নৈতিক
সংস্কারের মূল লক্ষ্য প্রশাসনিক নয়, নৈতিক
১৫ নভেম্বর থেকে নতুন পোশাকে পুলিশ
১৫ নভেম্বর থেকে নতুন পোশাকে পুলিশ
ব্যাংক কর্মকর্তা থেকে ব্যাংক লুটেরা
ব্যাংক কর্মকর্তা থেকে ব্যাংক লুটেরা
সেনাবাহিনীই শেষ ভরসা
সেনাবাহিনীই শেষ ভরসা
কারও দলীয় স্বার্থ বাস্তবায়ন সরকারের কাজ নয়
কারও দলীয় স্বার্থ বাস্তবায়ন সরকারের কাজ নয়
ফের সংকট চরমে
ফের সংকট চরমে
সর্বশেষ খবর
ঝিনাইদহে নিখোঁজের ৩ দিন পর নারীর মরদেহ উদ্ধার
ঝিনাইদহে নিখোঁজের ৩ দিন পর নারীর মরদেহ উদ্ধার

৩ সেকেন্ড আগে | দেশগ্রাম

অ্যাপলের গোপন চমক ফাঁস: ফোল্ডেবল আইফোনের অপেক্ষা শেষ!
অ্যাপলের গোপন চমক ফাঁস: ফোল্ডেবল আইফোনের অপেক্ষা শেষ!

২ মিনিট আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

সংকটের মুহূর্তে জাতির রক্ষাকর্তা হিসেবে আবির্ভূত হন জিয়াউর রহমান : ড. খোন্দকার বাবলু
সংকটের মুহূর্তে জাতির রক্ষাকর্তা হিসেবে আবির্ভূত হন জিয়াউর রহমান : ড. খোন্দকার বাবলু

১৩ মিনিট আগে | রাজনীতি

এবার ধেয়ে আসছে সুপার টাইফুন, লাখো মানুষকে সরাল ফিলিপাইন
এবার ধেয়ে আসছে সুপার টাইফুন, লাখো মানুষকে সরাল ফিলিপাইন

১৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নির্বাচন নিয়ে কোনও শঙ্কা নেই: আসিফ নজরুল
নির্বাচন নিয়ে কোনও শঙ্কা নেই: আসিফ নজরুল

২০ মিনিট আগে | জাতীয়

ঐতিহাসিক সফরে আমেরিকায় গেলেন সিরিয়ার প্রেসিডেন্ট
ঐতিহাসিক সফরে আমেরিকায় গেলেন সিরিয়ার প্রেসিডেন্ট

২৭ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঢাকার নতুন জেলা প্রশাসক শফিউল আলম
ঢাকার নতুন জেলা প্রশাসক শফিউল আলম

২৮ মিনিট আগে | নগর জীবন

খাদ্যকে অস্ত্র হিসেবে ব্যবহার করতে পারে, এমন দেশ থেকে আমদানিনির্ভরতা কমবে : প্রেস সচিব
খাদ্যকে অস্ত্র হিসেবে ব্যবহার করতে পারে, এমন দেশ থেকে আমদানিনির্ভরতা কমবে : প্রেস সচিব

৪১ মিনিট আগে | জাতীয়

পারমাণবিক অস্ত্র পরীক্ষার প্রস্তুতি নিচ্ছে রাশিয়া
পারমাণবিক অস্ত্র পরীক্ষার প্রস্তুতি নিচ্ছে রাশিয়া

৪৯ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাম্পের জন্যই লাখ লাখ মানুষ রক্ষা পেয়েছে: পাকিস্তান প্রধানমন্ত্রী
ট্রাম্পের জন্যই লাখ লাখ মানুষ রক্ষা পেয়েছে: পাকিস্তান প্রধানমন্ত্রী

৫৪ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঢাকার বাতাস আজ ‘খুবই অস্বাস্থ্যকর’, শীর্ষে দিল্লি
ঢাকার বাতাস আজ ‘খুবই অস্বাস্থ্যকর’, শীর্ষে দিল্লি

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আজকের খেলার সময়সূচি
আজকের খেলার সময়সূচি

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নির্বাচনের পথে বাংলাদেশ
নির্বাচনের পথে বাংলাদেশ

১ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

সুদানে ‘অকল্পনীয় নৃশংসতার’ সতর্কবার্তা জাতিসংঘের
সুদানে ‘অকল্পনীয় নৃশংসতার’ সতর্কবার্তা জাতিসংঘের

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তিন দিন ধরে বঙ্গোপসাগরে ভাসতে থাকা ১৩ জেলে উদ্ধার
তিন দিন ধরে বঙ্গোপসাগরে ভাসতে থাকা ১৩ জেলে উদ্ধার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শাটডাউন : যুক্তরাষ্ট্রে এক দিনে ১৪০০ ফ্লাইট বাতিল
শাটডাউন : যুক্তরাষ্ট্রে এক দিনে ১৪০০ ফ্লাইট বাতিল

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যেমন থাকবে ঢাকার আবহাওয়া
যেমন থাকবে ঢাকার আবহাওয়া

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

কর্মবিরতিতে প্রাথমিক বিদ্যালয়ের শিক্ষকরা
কর্মবিরতিতে প্রাথমিক বিদ্যালয়ের শিক্ষকরা

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যে দামে কেনা যাবে প্রতি ভরি স্বর্ণ
যে দামে কেনা যাবে প্রতি ভরি স্বর্ণ

২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

গাজায় ধ্বংসস্তূপে এখনও অগণিত মরদেহ, নিহত ছাড়াল ৬৯ হাজার
গাজায় ধ্বংসস্তূপে এখনও অগণিত মরদেহ, নিহত ছাড়াল ৬৯ হাজার

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রবিবার রাজধানীর যেসব মার্কেট বন্ধ
রবিবার রাজধানীর যেসব মার্কেট বন্ধ

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

এনআইডি ও ভোটার তালিকা নিয়ে ইসির গুরুত্বপূর্ণ সভা আজ
এনআইডি ও ভোটার তালিকা নিয়ে ইসির গুরুত্বপূর্ণ সভা আজ

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাজধানী ঢাকায় আজ কোথায় কোন কর্মসূচি
রাজধানী ঢাকায় আজ কোথায় কোন কর্মসূচি

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ইসলামিক সলিডারিটি গেমসে ভারোত্তোলনে ব্রোঞ্জ জয় বাংলাদেশের
ইসলামিক সলিডারিটি গেমসে ভারোত্তোলনে ব্রোঞ্জ জয় বাংলাদেশের

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আজকের নামাজের সময়সূচি, ৯ নভেম্বর ২০২৫
আজকের নামাজের সময়সূচি, ৯ নভেম্বর ২০২৫

২ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৯ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৯ নভেম্বর)

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সকালের নাশতায় যে ভুল করবেন না
সকালের নাশতায় যে ভুল করবেন না

৪ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

ইসলামে ধর্মীয় সহাবস্থানের দৃষ্টান্ত ও নীতিমালা
ইসলামে ধর্মীয় সহাবস্থানের দৃষ্টান্ত ও নীতিমালা

৫ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

সান্ডারল্যান্ডের মাঠে আর্সেনালের হোঁচট
সান্ডারল্যান্ডের মাঠে আর্সেনালের হোঁচট

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রোনালদো-ফেলিক্সের নৈপুণ্যে আল নাসরের টানা আট জয়
রোনালদো-ফেলিক্সের নৈপুণ্যে আল নাসরের টানা আট জয়

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সর্বাধিক পঠিত
জামায়াতের সঙ্গে কোনো ঐক্য হবে না: হেফাজত আমির
জামায়াতের সঙ্গে কোনো ঐক্য হবে না: হেফাজত আমির

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

অবশেষে মুখ খুললেন রাশমিকা, জানালেন কেন বিয়ে করছেন বিজয়কে
অবশেষে মুখ খুললেন রাশমিকা, জানালেন কেন বিয়ে করছেন বিজয়কে

১৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ডায়াবেটিস-হৃদ্‌রোগীদের জন্য দুঃসংবাদ, বন্ধ হতে পারে মার্কিন ভিসা
ডায়াবেটিস-হৃদ্‌রোগীদের জন্য দুঃসংবাদ, বন্ধ হতে পারে মার্কিন ভিসা

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যোগ্য প্রার্থী দলের মনোনয়ন পাবেন: রুমিন ফারহানা
যোগ্য প্রার্থী দলের মনোনয়ন পাবেন: রুমিন ফারহানা

১৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

অনির্দিষ্টকালের জন্য পাঠদান বন্ধের ঘোষণা শিক্ষকদের
অনির্দিষ্টকালের জন্য পাঠদান বন্ধের ঘোষণা শিক্ষকদের

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১৫ জেলায় নতুন ডিসি, প্রজ্ঞাপন জারি
১৫ জেলায় নতুন ডিসি, প্রজ্ঞাপন জারি

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঢাকা জেলার নতুন ডিসি শফিউল আলম
ঢাকা জেলার নতুন ডিসি শফিউল আলম

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দেশে বিএনপির হাত ধরে বারবার গণতন্ত্র এসেছে: অ্যাটর্নি জেনারেল
দেশে বিএনপির হাত ধরে বারবার গণতন্ত্র এসেছে: অ্যাটর্নি জেনারেল

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মাত্র দুই দিনেই ম্লান হলো ট্রাম্পের একচ্ছত্র ক্ষমতা!
মাত্র দুই দিনেই ম্লান হলো ট্রাম্পের একচ্ছত্র ক্ষমতা!

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দক্ষিণ চীন সাগরে ভারতের ব্রাহ্মস ক্ষেপণাস্ত্র মোতায়েন করল ফিলিপাইন
দক্ষিণ চীন সাগরে ভারতের ব্রাহ্মস ক্ষেপণাস্ত্র মোতায়েন করল ফিলিপাইন

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চার লাখ যথেষ্ট নয়, শামির কাছে ভরণপোষণ বাবদ ১০ লাখ দাবি হাসিনের
চার লাখ যথেষ্ট নয়, শামির কাছে ভরণপোষণ বাবদ ১০ লাখ দাবি হাসিনের

১৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রাজধানীর টিটিপাড়া ৬ লেনের রেলওয়ে আন্ডারপাস উদ্বোধন
রাজধানীর টিটিপাড়া ৬ লেনের রেলওয়ে আন্ডারপাস উদ্বোধন

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শিক্ষকদের আন্দোলনে পড়াশোনার ক্ষতি হলে কঠোর ব্যবস্থা : গণশিক্ষা উপদেষ্টা
শিক্ষকদের আন্দোলনে পড়াশোনার ক্ষতি হলে কঠোর ব্যবস্থা : গণশিক্ষা উপদেষ্টা

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাংলাদেশের সঙ্গে ভারত উত্তেজনা চায় না: রাজনাথ সিং
বাংলাদেশের সঙ্গে ভারত উত্তেজনা চায় না: রাজনাথ সিং

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শুভেচ্ছা সফরে চট্টগ্রাম বন্দরে পাকিস্তান নৌবাহিনীর জাহাজ
শুভেচ্ছা সফরে চট্টগ্রাম বন্দরে পাকিস্তান নৌবাহিনীর জাহাজ

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৮ ডিসিকে যুগ্মসচিব হিসেবে পদায়ন
৮ ডিসিকে যুগ্মসচিব হিসেবে পদায়ন

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মানিকগঞ্জে অবশেষে ধরা পড়লো বিশাল আকৃতির সেই কুমির
মানিকগঞ্জে অবশেষে ধরা পড়লো বিশাল আকৃতির সেই কুমির

১৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

এশিয়া কাপ ট্রফি বিতর্ক, যে পদক্ষেপ নিল আইসিসি
এশিয়া কাপ ট্রফি বিতর্ক, যে পদক্ষেপ নিল আইসিসি

২১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

করাচি-চট্টগ্রাম সরাসরি শিপিং চালু করল পাকিস্তান ও বাংলাদেশ
করাচি-চট্টগ্রাম সরাসরি শিপিং চালু করল পাকিস্তান ও বাংলাদেশ

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দাবি না মানলে ১১ নভেম্বর কঠোর কর্মসূচির ঘোষণা দেবে আট দল
দাবি না মানলে ১১ নভেম্বর কঠোর কর্মসূচির ঘোষণা দেবে আট দল

১৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ফের বিশ্বকাপে খেলার ইঙ্গিত দিলেন মেসি!
ফের বিশ্বকাপে খেলার ইঙ্গিত দিলেন মেসি!

২১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

জাহানারা ইস্যুতে বিসিবির তিন সদস্যের তদন্ত কমিটি গঠন
জাহানারা ইস্যুতে বিসিবির তিন সদস্যের তদন্ত কমিটি গঠন

১১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বিচারক সভ্যতার শিকড় না বুঝে আইনের ব্যাখ্যা দিতে পারেন না : প্রধান বিচারপতি
বিচারক সভ্যতার শিকড় না বুঝে আইনের ব্যাখ্যা দিতে পারেন না : প্রধান বিচারপতি

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পপি সিড বা পোস্ত দানা কী, আইন কী বলে?
পপি সিড বা পোস্ত দানা কী, আইন কী বলে?

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ডিসেম্বরের প্রথমার্ধের মধ্যে নির্বাচনের তফসিল ঘোষণা করতে হবে : সালাহউদ্দিন
ডিসেম্বরের প্রথমার্ধের মধ্যে নির্বাচনের তফসিল ঘোষণা করতে হবে : সালাহউদ্দিন

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সৌদি প্রো লিগে রোনালদোর নতুন ইতিহাস
সৌদি প্রো লিগে রোনালদোর নতুন ইতিহাস

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বন্দিদের মরদেহ ফেরত না আসা পর্যন্ত অভিযান চলবে: ইসরায়েলি প্রতিরক্ষামন্ত্রী
বন্দিদের মরদেহ ফেরত না আসা পর্যন্ত অভিযান চলবে: ইসরায়েলি প্রতিরক্ষামন্ত্রী

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গিয়াসউদ্দিনকে মিষ্টিমুখ করালেন বিএনপির মনোনীত প্রার্থী আজহারুল
গিয়াসউদ্দিনকে মিষ্টিমুখ করালেন বিএনপির মনোনীত প্রার্থী আজহারুল

১৩ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

ইরানে প্রাচীন বিজয়ের স্মৃতিস্তম্ভ উন্মোচন, শত্রুর প্রতি সতর্কবার্তা
ইরানে প্রাচীন বিজয়ের স্মৃতিস্তম্ভ উন্মোচন, শত্রুর প্রতি সতর্কবার্তা

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাপের কামড়ের অ্যান্টিভেনম সব উপজেলায় পাঠানোর নির্দেশ
সাপের কামড়ের অ্যান্টিভেনম সব উপজেলায় পাঠানোর নির্দেশ

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
১৫ নভেম্বর থেকে নতুন পোশাকে পুলিশ
১৫ নভেম্বর থেকে নতুন পোশাকে পুলিশ

প্রথম পৃষ্ঠা

ফের সংকট চরমে
ফের সংকট চরমে

প্রথম পৃষ্ঠা

মঞ্জুর বিরুদ্ধে এবার রুমানার অভিযোগ
মঞ্জুর বিরুদ্ধে এবার রুমানার অভিযোগ

মাঠে ময়দানে

সাঁড়াশি অভিযানে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী
সাঁড়াশি অভিযানে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

জেলে বসেই হত্যার নির্দেশ
জেলে বসেই হত্যার নির্দেশ

পেছনের পৃষ্ঠা

ব্যাংক কর্মকর্তা থেকে ব্যাংক লুটেরা
ব্যাংক কর্মকর্তা থেকে ব্যাংক লুটেরা

প্রথম পৃষ্ঠা

সেনাবাহিনীই শেষ ভরসা
সেনাবাহিনীই শেষ ভরসা

প্রথম পৃষ্ঠা

সহিহ আকিদার দলগুলো ঐক্যবদ্ধ হলে সর্বোত্তম
সহিহ আকিদার দলগুলো ঐক্যবদ্ধ হলে সর্বোত্তম

প্রথম পৃষ্ঠা

যুক্তরাষ্ট্রের আটলান্টিক সিটির কাউন্সিলর বাংলাদেশি সোহেল
যুক্তরাষ্ট্রের আটলান্টিক সিটির কাউন্সিলর বাংলাদেশি সোহেল

পেছনের পৃষ্ঠা

যুক্তরাষ্ট্রে আটকাবস্থা থেকে মুক্তি বাংলাদেশি মাসুমা খানের
যুক্তরাষ্ট্রে আটকাবস্থা থেকে মুক্তি বাংলাদেশি মাসুমা খানের

পেছনের পৃষ্ঠা

স্ত্রী-সন্তানদের নিয়ে বরিশালে বিক্ষোভ
স্ত্রী-সন্তানদের নিয়ে বরিশালে বিক্ষোভ

পেছনের পৃষ্ঠা

ডিসেম্বরের প্রথমার্ধেই হতে হবে তফসিল
ডিসেম্বরের প্রথমার্ধেই হতে হবে তফসিল

প্রথম পৃষ্ঠা

অবশেষে চালু টিটিপাড়া ছয় লেন আন্ডারপাস
অবশেষে চালু টিটিপাড়া ছয় লেন আন্ডারপাস

পেছনের পৃষ্ঠা

লাইনচ্যুত বগি রেখে চলে গেল ট্রেন
লাইনচ্যুত বগি রেখে চলে গেল ট্রেন

পেছনের পৃষ্ঠা

নির্বাচন নিয়ে কথা বললেন না আসিফ নজরুল
নির্বাচন নিয়ে কথা বললেন না আসিফ নজরুল

পেছনের পৃষ্ঠা

রপ্তানি ধরে রাখতে আসছে লজিস্টিক সুবিধা
রপ্তানি ধরে রাখতে আসছে লজিস্টিক সুবিধা

পেছনের পৃষ্ঠা

বাংলাদেশের সঙ্গে উত্তেজনা চায় না ভারত
বাংলাদেশের সঙ্গে উত্তেজনা চায় না ভারত

প্রথম পৃষ্ঠা

নারীর ক্ষমতায়ন প্রশ্নে দলগুলো প্রতিশ্রুতি ভঙ্গ করেছে
নারীর ক্ষমতায়ন প্রশ্নে দলগুলো প্রতিশ্রুতি ভঙ্গ করেছে

পেছনের পৃষ্ঠা

এনসিপিতে  নির্বাচনি হাওয়া আসছে চমক
এনসিপিতে নির্বাচনি হাওয়া আসছে চমক

প্রথম পৃষ্ঠা

বিশৃঙ্খলার চেষ্টা করলে জনগণই প্রতিরোধ করবে
বিশৃঙ্খলার চেষ্টা করলে জনগণই প্রতিরোধ করবে

পেছনের পৃষ্ঠা

রয়্যাল চ্যাম্পসের অধিনায়ক
রয়্যাল চ্যাম্পসের অধিনায়ক

মাঠে ময়দানে

আন্তর্জাতিক ক্রিকেটে প্রথম বাবা-ছেলে
আন্তর্জাতিক ক্রিকেটে প্রথম বাবা-ছেলে

মাঠে ময়দানে

অনশনের ১০০ ঘণ্টা পূর্ণ, নিবন্ধন ছাড়া উঠবেন না তারেক
অনশনের ১০০ ঘণ্টা পূর্ণ, নিবন্ধন ছাড়া উঠবেন না তারেক

পেছনের পৃষ্ঠা

দ্রুততম হাজার রানের রেকর্ড
দ্রুততম হাজার রানের রেকর্ড

মাঠে ময়দানে

শিক্ষকদের ওপর পুলিশের লাঠিচার্জ জলকামান
শিক্ষকদের ওপর পুলিশের লাঠিচার্জ জলকামান

পেছনের পৃষ্ঠা

রাজনীতি স্থিতিশীল থাকলে অর্থনীতি আরও ভালোভাবে চলবে
রাজনীতি স্থিতিশীল থাকলে অর্থনীতি আরও ভালোভাবে চলবে

পেছনের পৃষ্ঠা

চট্টগ্রাম বন্দর বিদেশিদের হাতে দেওয়া যাবে না
চট্টগ্রাম বন্দর বিদেশিদের হাতে দেওয়া যাবে না

পেছনের পৃষ্ঠা

১৫ জনের মনোনয়ন চায় শিক্ষক কর্মচারী ঐক্যজোট
১৫ জনের মনোনয়ন চায় শিক্ষক কর্মচারী ঐক্যজোট

পেছনের পৃষ্ঠা

মুশফিকের ঐতিহাসিক টেস্ট সিরিজ
মুশফিকের ঐতিহাসিক টেস্ট সিরিজ

মাঠে ময়দানে