শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, সোমবার, ১৭ জুন, ২০১৯

স্কাইপিতে সব শুনলেন তারেক রহমান

বিএনপির বৈঠকে বাকবিতণ্ডা

কার ব্যাগ বহন করতে সংসদে যাওয়ার সিদ্ধান্ত নিলেন- ফখরুলকে মওদুদ হোয়াট ডু ইউ মিন, আপনিই তো এরশাদের ব্যাগ ক্যারি করেছেন- জবাবে ফখরুল
মাহমুদ আজহার
প্রিন্ট ভার্সন
বিএনপির বৈঠকে বাকবিতণ্ডা

বিএনপির স্থায়ী কমিটির বৈঠকে ক্ষুব্ধ ব্যারিস্টার মওদুদ আহমদ দলের মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীরের কাছে জানতে চান, ‘কার সিদ্ধান্তে ভোটবিহীন সরকারের অবৈধ সংসদে যেতে চার এমপি শপথ নিলেন। আবার আপনি এমপি হয়ে কার সিদ্ধান্তে শপথ নিলেন না। সংরক্ষিত নারী আসনে প্রার্থী বাছাই ও বগুড়া-৬ আসনে উপনির্বাচনে দলীয় প্রার্থী নির্ধারণে স্থায়ী কমিটি বা দলের সংসদীয় বোর্ড কেন জানল না? এতে কি স্থায়ী কমিটিকে অপমান করা হয়নি? আপনি কার ব্যাগ ক্যারি করতে এ সিদ্ধান্ত নিলেন?’

জবাবে মির্জা ফখরুলও কিছুটা ক্ষুব্ধ হয়ে বলেন, ‘হোয়াট ডু ইউ মিন? যা হয়েছে দলের হাইকমান্ডের সিদ্ধান্তেই হয়েছে। তা ছাড়া ব্যাগ ক্যারি করার অভ্যাস আমার নেই, আপনারই আছে। আপনিই তো এরশাদের দল করেছেন। তার ব্যাগ ক্যারি করেছেন।’ জবাবে ব্যারিস্টার মওদুদ বলেন, ‘আগে কী করেছি, সেটা মূল বিষয় নয়। এখন কী করছি, সেটা দেখার বিষয়।’ এ সময় বিএনপি মহাসচিব বলেই ফেলেন, এভাবে দায়িত্ব পালন সম্ভব নয়। আপনারা যদি মনে করেন, তাহলে দায়িত্ব ছেড়ে দিই?।

এ সময় স্কাইপিতে অংশ নিয়ে বৈঠকের সভাপতি বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান দুই নেতার তর্কবিতর্ক ‘চুপচাপ’ শুনছিলেন। শেষ মুহূর্তে অবশ্য ‘ঐক্যবদ্ধ’ থাকার অঙ্গীকার করে হাসিমুখে স্থায়ী কমিটির বৈঠক শেষ হয়। 

বৈঠক সূত্রে জানা যায়, স্থায়ী কমিটির আরেক সদস্য বিএনপি মহাসচিবের কাছে তার শপথ না নেওয়ার কারণ জানতে চান। ওই নেতা বলেন, একই বিষয়ে দুই সিদ্ধান্ত কেন? কয়েকজন শপথ নিলেন। আর আপনি শপথ নেননি। দুটোরই আপনি জবাব দিয়েছেন, দলের কৌশলের অংশ হিসেবেই আপনি সংসদে যাননি। সেই কৌশলটা কী বিস্তারিত ব্যাখ্যা করেন। এর জবাবেও তিনি বলেন, যা হয়েছে দলের হাইকমান্ডের সিদ্ধান্তেই হয়েছে। আপনার হাইকমান্ডকে জিজ্ঞাসা করেন। শনিবার সন্ধ্যায় গুলশানে বিএনপি চেয়ারপারসন কার্যালয়ে স্থায়ী কমিটির বৈঠক অনুষ্ঠিত হয়। অবশ্য আড়াই ঘণ্টা বৈঠক চলার পর কোনো সিদ্ধান্ত ছাড়াই বৈঠক শেষ হয়। আগামী শনিবার আবারও স্থায়ী কমিটির মুলতবি বৈঠক অনুষ্ঠিত হবে। তারেক রহমানের সভাপতিত্বে বৈঠকে অংশ নেন দলের মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর, ড. খন্দকার মোশাররফ হোসেন, ব্যারিস্টার মওদুদ আহমদ, মির্জা আব্বাস, গয়েশ্বর চন্দ্র রায়, ড. আবদুল মঈন খান ও আমীর খসরু মাহমুদ চৌধুরী। বৈঠকের বিতন্ডা প্রসঙ্গে জানতে চাইলে ব্যারিস্টার মওদুদ আহমদ বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, ‘যা কিছু হয়েছে দলের স্বার্থেই হয়েছে, গঠনমূলক আলোচনা হয়েছে। এখানে বিত ার কিছু নেই। আমরা সাংগঠনিক গুরুত্বপূর্ণ বিষয় নিয়ে আলোচনা করেছি। বৈঠক আপাতত মুলতবি রয়েছে। আগামী শনিবার আবারও বৈঠক হবে।’ তবে  যোগাযোগ করা হলে মির্জা ফখরুলকে ফোনে পাওয়া যায়নি।

স্থায়ী কমিটির একাধিক সদস্য বাংলাদেশ প্রতিদিনকে জানান, চার এমপির শপথ, ব্যারিস্টার রুমিন ফারহানাকে মনোনয়ন দেওয়া, বগুড়া-৬ আসনে জি এম সিরাজকে প্রার্থী করাসহ কয়েকটি ইস্যুতে বাক-বিত ায় জড়িয়ে পড়েন প্রভাবশালী দুই সদস্য। একপর্যায়ে তারা উচ্চবাচ্যও শুরু করেন। বেশ কিছু সময় এ বিতর্ক চলে। পরে অবশ্য স্থাইপিতে বৈঠকে অংশ নেওয়া দলের ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান ও স্থায়ী কমিটির অন্য সদস্যের হস্তক্ষেপে পরিস্থিতি শান্ত হয়। সবশেষে সবাই একমত হন, যে কোনো মূল্যে দলের ঐক্য বজায় রাখতে হবে। কোনোভাবেই ঐক্যে ফাটল ধরানো যাবে না। এরপর সবাই হাসিখুশি মুখে বেরিয়ে আসেন। স্থায়ী কমিটির দুই সদস্যের তর্ক-বিতর্ক চলার একপর্যায়ে আরেক সদস্য সবার উদ্দেশে বলেন, এর আগে আমরা শেখ হাসিনার অধীনে নির্র্বাচনে যাব না বললেও গিয়েছি। বেগম খালেদা জিয়া ছাড়া নির্বাচনে যাব না বলেও গিয়েছি। ’৮৬ সালে শেখ হাসিনা নির্বাচনে যাবেন না বলে ঘোষণা দেওয়ার পরও তা পরিবর্তন করেছেন। রাজনৈতিক সিদ্ধান্ত পরিবর্তন হতেই পারে। আমরা নির্বাচনে যাব না বলেও গিয়েছি। শপথও নিয়েছি। সিদ্ধান্ত আমরা পরিবর্তন করতেই পারি। কিন্তু আপনি কেন বললেন এটি শুধু ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যানের সিদ্ধান্ত। তিনি যখন সিদ্ধান্ত নেন, তখন তা দলীয় সিদ্ধান্তই বলতে হবে। আবার আপনি শপথ নিলেন না। তাহলে দাঁড়াল কী? ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান একই বিষয়ে দুটি সিদ্ধান্ত দিলেন? আবার আপনি বললেন শপথ না নেওয়ার আগের সিদ্ধান্ত ভুল ছিল? এটিও কেন বলতে গেলেন।

এ প্রসঙ্গে স্থায়ী কমিটির সদস্য ড. খন্দকার মোশাররফ হোসেন বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, ‘বৈঠকে বিএনপি চেয়ারপারসন বেগম খালেদা জিয়ার মুক্তি নিয়ে আলোচনা হয়েছে। এ ব্যাপারে আমরা কিছু কর্মসূচি দেব। তবে এখনই তা চূড়ান্ত হয়নি। আমরা সাংগঠনিক কর্মকা  নিয়েই আলোচনা করেছি।’

স্থায়ী কমিটির আরেক সদস্য আমীর খসরু মাহমুদ চৌধুরী বলেন, ‘আমরা স্থায়ী কমিটির বৈঠকে গুরুত্বপূর্ণ কিছু বিষয় নিয়ে আলোচনা করেছি। কিন্তু আমরা প্রতিশ্রুতিবদ্ধ, এ নিয়ে গণমাধ্যমে কোনো কথা বলা যাবে না।’

স্থায়ী কমিটির বৈঠক শেষে দুই নেতা বলেন, সার্বিক বিষয় নিয়ে বৈঠকে আলোচনা হয়েছে। এ মুহূর্তে কী করা যায় বিশেষ করে কারাবন্দী চেয়ারপারসন বেগম খালেদা জিয়ার মামলা ও জামিন এবং তার মুক্তরি দাবিতে কী ধরনরে র্কমসূচি দেওয়া যায়, দল পুনর্গঠন, ২০-দলীয় জোট ও জাতীয় ঐক্যফ্রন্টের র্কমকা  নিয়ে আলোচনা হয়েছে।  সূত্রমতে, ছাত্রদলের চলমান পরিস্থিতি নিয়েও আলোচনা হয় স্থায়ী কমিটিতে। তবে কমিটি বাতিলের পর ছাত্রদলের বর্তমান কর্মকান্ডে  চরম ক্ষুব্ধ হন তারেক রহমান। স্থায়ী কমিটির নেতাদের তিনি বলেন, ছাত্রদলের সাবেক সভাপতি ও সাধারণ সম্পাদকরা এ নিয়ে কাজ করছেন। তারাই এ বিষয়ে সমাধান করবেন। যদিও সাবেক ছাত্রদল নেতাদের বিরুদ্ধেই আন্দোলনরতদের ইন্ধন দেওয়ার অভিযোগ রয়েছে। গত ৩০ ডিসেম্বর একাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে দলের বিজয়ীরা গত ২৯ এপ্রিল তারেক রহমানের সিদ্ধান্তে শপথ নেন। কিন্তু দলের স্থায়ী কমটিরি সিদ্ধান্ত ছিল শপথ না নেওয়ার। এ ঘটনায় প্রকাশ্যে  ক্ষোভ প্রকাশ করেন স্থায়ী কমিটির কয়েকজন সদস্য। তাদের ক্ষুব্ধতা এতটাই ছিল যে, ৪ মে বৈঠক ডাকলেও স্থায়ী কমিটির ওই কজন সদস্য বৈঠক বর্জন করার ঘোষণা দিলে কয়েক ঘণ্টার মাথায় তা বাতিল করা হয়। এর আগে সর্বশেষ স্থায়ী কমটিরি বৈঠক হয়েছিল ২৮ এপ্রিল রাতে। ওই বৈঠকে তারেক রহমান স্থায়ী কমিটির সদস্যদের কাছ থেকে শপথ নেওয়ার বিষয়ে একক সিদ্ধান্ত চেয়ে নিয়েছিলেন। তবে নবনির্বাচিত চার এমপি শপথ নিলেও দলের মহাসচিব মির্জা ফখরুল শপথ নেননি। এ নিয়ে দলের মধ্যে কিছুটা বিভ্রান্তি দেখা দেয়। দলের প্রধান বেগম খালেদা জিয়ার মুক্তির বিষয়ে সমঝোতার অংশ হিসেবে শপথ নেওয়ার গুঞ্জন ছিল। পরে অবশ্য দলের হাইকমান্ড থেকে জানানো হয়, বিএনপি নেতাদের শপথের সঙ্গে বেগম জিয়ার মুক্তির কোনো সম্পর্ক নেই।

এই বিভাগের আরও খবর
রাজনৈতিক দল নিষিদ্ধের সিদ্ধান্ত বাতিল করুন
রাজনৈতিক দল নিষিদ্ধের সিদ্ধান্ত বাতিল করুন
বাঁচার যুদ্ধ এখনো শেষ হয়নি
বাঁচার যুদ্ধ এখনো শেষ হয়নি
২৯ বছর পর হত্যা মামলার নির্দেশ
২৯ বছর পর হত্যা মামলার নির্দেশ
বাপের সঙ্গে পাল্লা দিতে যেয়ো না
বাপের সঙ্গে পাল্লা দিতে যেয়ো না
জুলাই সনদ গুরুত্বপূর্ণ মাইলফলক
জুলাই সনদ গুরুত্বপূর্ণ মাইলফলক
নির্বাচনের সব প্রস্তুতি নেওয়া হয়েছে
নির্বাচনের সব প্রস্তুতি নেওয়া হয়েছে
শাপলা আদায়ে আন্দোলনে নামবে এনসিপি
শাপলা আদায়ে আন্দোলনে নামবে এনসিপি
যুদ্ধবিরতির মধ্যেই ৯৭ ফিলিস্তিনিকে হত্যা ইসরায়েলের
যুদ্ধবিরতির মধ্যেই ৯৭ ফিলিস্তিনিকে হত্যা ইসরায়েলের
গণ অভ্যুত্থানে হত্যার বিচার দ্রুত বিচার ট্রাইব্যুনালে
গণ অভ্যুত্থানে হত্যার বিচার দ্রুত বিচার ট্রাইব্যুনালে
প্রেমিকার ওপর ক্ষুব্ধ হয়ে খুন করেন মাহির
প্রেমিকার ওপর ক্ষুব্ধ হয়ে খুন করেন মাহির
এ কে আজাদের গ্রেপ্তার দাবিতে ফরিদপুরে বিক্ষোভ
এ কে আজাদের গ্রেপ্তার দাবিতে ফরিদপুরে বিক্ষোভ
রাজনীতিবিদরা ঐক্য হারিয়ে ফেলছেন
রাজনীতিবিদরা ঐক্য হারিয়ে ফেলছেন
সর্বশেষ খবর
বাগেরহাটে উন্নত পদ্ধতিতে চিংড়ি চাষ ও খাদ্য ব্যবস্থাপনা বিষয়ক কর্মশালা
বাগেরহাটে উন্নত পদ্ধতিতে চিংড়ি চাষ ও খাদ্য ব্যবস্থাপনা বিষয়ক কর্মশালা

৩ সেকেন্ড আগে | দেশগ্রাম

বাংলাদেশ দক্ষিণ এশিয়ার সবচেয়ে সম্ভাবনাময় বাজার : বিডা চেয়ারম্যান
বাংলাদেশ দক্ষিণ এশিয়ার সবচেয়ে সম্ভাবনাময় বাজার : বিডা চেয়ারম্যান

১ মিনিট আগে | অর্থনীতি

গাজা চুক্তি নিয়ে আলোচনা করতে ইসরায়েল যাচ্ছেন মিসরের গোয়েন্দা প্রধান
গাজা চুক্তি নিয়ে আলোচনা করতে ইসরায়েল যাচ্ছেন মিসরের গোয়েন্দা প্রধান

৪ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইউএনওদের নির্বাচনী প্রশিক্ষণ শুরু কাল
ইউএনওদের নির্বাচনী প্রশিক্ষণ শুরু কাল

৪ মিনিট আগে | জাতীয়

নিখোঁজের ২ দিন পর পুকুরে মিলল যুবকের মরদেহ
নিখোঁজের ২ দিন পর পুকুরে মিলল যুবকের মরদেহ

৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সেই পর্ন-তারকা যুগল ৫ দিনের রিমান্ডে
সেই পর্ন-তারকা যুগল ৫ দিনের রিমান্ডে

১০ মিনিট আগে | জাতীয়

নারায়ণগঞ্জে শহীদ জিয়া হল পুনঃনির্মাণের দাবি
নারায়ণগঞ্জে শহীদ জিয়া হল পুনঃনির্মাণের দাবি

১১ মিনিট আগে | নগর জীবন

যুদ্ধবিরতি টিকিয়ে রাখতে ইসরায়েলে উড়ে গেলেন জেডি ভ্যান্স
যুদ্ধবিরতি টিকিয়ে রাখতে ইসরায়েলে উড়ে গেলেন জেডি ভ্যান্স

১১ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শহীদ জিয়ার কল্যাণেই জামায়াত রাজনীতি করার সুযোগ পেয়েছে: তৃপ্তি
শহীদ জিয়ার কল্যাণেই জামায়াত রাজনীতি করার সুযোগ পেয়েছে: তৃপ্তি

১৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে সাক্ষাৎ করতে যমুনায় বিএনপি প্রতিনিধি দল
প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে সাক্ষাৎ করতে যমুনায় বিএনপি প্রতিনিধি দল

২২ মিনিট আগে | জাতীয়

হাওরের প্রকল্প স্থগিত
হাওরের প্রকল্প স্থগিত

৩২ মিনিট আগে | জাতীয়

সাকিব-মাশরাফির রেকর্ড ভাঙলেন রিশাদ
সাকিব-মাশরাফির রেকর্ড ভাঙলেন রিশাদ

৩৪ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

কলেজে নকলের অভিযোগে পরীক্ষা কেন্দ্র বাতিল, বাউবির কঠোর পদক্ষেপ
কলেজে নকলের অভিযোগে পরীক্ষা কেন্দ্র বাতিল, বাউবির কঠোর পদক্ষেপ

৩৪ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

গাজায় ত্রাণ প্রবেশে ‘জরুরি ব্যবস্থা’ নেওয়ার আহ্বান ম্যাক্রোঁর
গাজায় ত্রাণ প্রবেশে ‘জরুরি ব্যবস্থা’ নেওয়ার আহ্বান ম্যাক্রোঁর

৩৬ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শিক্ষার্থীদের ক্ষতি পোষাতে শনিবারেও ক্লাস নিতে চান এমপিওভুক্ত শিক্ষকরা
শিক্ষার্থীদের ক্ষতি পোষাতে শনিবারেও ক্লাস নিতে চান এমপিওভুক্ত শিক্ষকরা

৩৬ মিনিট আগে | জাতীয়

বাঁশখালীতে ৩১ দফা বাস্তবায়নে লিফলেট বিতরণ
বাঁশখালীতে ৩১ দফা বাস্তবায়নে লিফলেট বিতরণ

৪০ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের ৩৩তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উদযাপিত
জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের ৩৩তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উদযাপিত

৪৫ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

ইসরায়েলি আগ্রাসন মোকাবেলায় প্রস্তুত হিজবুল্লাহ: লেবাননের এমপি
ইসরায়েলি আগ্রাসন মোকাবেলায় প্রস্তুত হিজবুল্লাহ: লেবাননের এমপি

৪৬ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নেতানিয়াহুর সঙ্গে মার্কিন রাষ্ট্রদূতদের সাক্ষাৎ
নেতানিয়াহুর সঙ্গে মার্কিন রাষ্ট্রদূতদের সাক্ষাৎ

৪৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘আংশিক দাবি পূরণ হওয়ায় এমপিওভূক্ত শিক্ষকদের প্রত্যাশা পূরণ হয়নি’
‘আংশিক দাবি পূরণ হওয়ায় এমপিওভূক্ত শিক্ষকদের প্রত্যাশা পূরণ হয়নি’

৪৮ মিনিট আগে | জাতীয়

বিশ্বকাপে ইংল্যান্ড ম্যাচ থেকে ছিটকে গেলেন হিলি
বিশ্বকাপে ইংল্যান্ড ম্যাচ থেকে ছিটকে গেলেন হিলি

৪৯ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

শিক্ষকরা নবউদ্যমে শ্রেণিকক্ষে ফিরবেন, প্রত্যাশা প্রধান উপদেষ্টার
শিক্ষকরা নবউদ্যমে শ্রেণিকক্ষে ফিরবেন, প্রত্যাশা প্রধান উপদেষ্টার

৪৯ মিনিট আগে | জাতীয়

গাইবান্ধা পৌর বিএনপিতে পুনরায় কাউন্সিলের দাবি
গাইবান্ধা পৌর বিএনপিতে পুনরায় কাউন্সিলের দাবি

৫২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

কক্সবাজারে অস্ত্রসহ মানবপাচারকারী গ্রেপ্তার
কক্সবাজারে অস্ত্রসহ মানবপাচারকারী গ্রেপ্তার

৫৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নারায়ণগঞ্জে শিশু গৃহকর্মীকে ধর্ষণ, পুলিশ সদস্য কারাগারে
নারায়ণগঞ্জে শিশু গৃহকর্মীকে ধর্ষণ, পুলিশ সদস্য কারাগারে

৫৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গুতে চারজনের মৃত্যু, হাসপাতালে ৮১৪
২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গুতে চারজনের মৃত্যু, হাসপাতালে ৮১৪

৫৯ মিনিট আগে | ডেঙ্গু আপডেট

খার্তুম বিমানবন্দর চালুর আগেই ড্রোন হামলা
খার্তুম বিমানবন্দর চালুর আগেই ড্রোন হামলা

৫৯ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘ওয়েটিং রুম’-এ রহস্যময় শুভশ্রী
‘ওয়েটিং রুম’-এ রহস্যময় শুভশ্রী

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

এশিয়ান যুব গেমসে ইতিহাস! কাবাডিতে এলো প্রথম পদক
এশিয়ান যুব গেমসে ইতিহাস! কাবাডিতে এলো প্রথম পদক

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

তেলাপোকা মারতে গিয়ে পুরো অ্যাপার্টমেন্টে আগুন
তেলাপোকা মারতে গিয়ে পুরো অ্যাপার্টমেন্টে আগুন

১ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

সর্বাধিক পঠিত
বর্তমান অন্তর্বর্তী সরকার আরও ১-২ বছর থাকবে : ইকবাল করিম ভূঁইয়া
বর্তমান অন্তর্বর্তী সরকার আরও ১-২ বছর থাকবে : ইকবাল করিম ভূঁইয়া

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এ কে আজাদ যে আওয়ামী লীগ নেতা, তা সর্বজনস্বীকৃত : নায়াব ইউসুফ
এ কে আজাদ যে আওয়ামী লীগ নেতা, তা সর্বজনস্বীকৃত : নায়াব ইউসুফ

১৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সরকারি কর্মকর্তা-কর্মচারীদের সম্মানি বাড়িয়ে পুনঃনির্ধারণ
সরকারি কর্মকর্তা-কর্মচারীদের সম্মানি বাড়িয়ে পুনঃনির্ধারণ

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৯ সচিবকে বাধ্যতামূলক অবসরে পাঠাল সরকার
৯ সচিবকে বাধ্যতামূলক অবসরে পাঠাল সরকার

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

২৭তম বিসিএসে বাতিলদের কী হবে কেউ জানে না!
২৭তম বিসিএসে বাতিলদের কী হবে কেউ জানে না!

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৪ হাজার এএসআই নিয়োগের প্রজ্ঞাপন জারি
৪ হাজার এএসআই নিয়োগের প্রজ্ঞাপন জারি

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রতিরক্ষা জোরদারে ৮৮৫০ তরুণ-তরুণীকে প্রশিক্ষণ দেবে সরকার
প্রতিরক্ষা জোরদারে ৮৮৫০ তরুণ-তরুণীকে প্রশিক্ষণ দেবে সরকার

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘মাসখানেক আগেই জোবায়েদকে হত্যার পরিকল্পনা করে বর্ষা ও মাহির’
‘মাসখানেক আগেই জোবায়েদকে হত্যার পরিকল্পনা করে বর্ষা ও মাহির’

৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

স্ত্রীসহ সাংবাদিক সুভাষ সিংহের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা
স্ত্রীসহ সাংবাদিক সুভাষ সিংহের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইউক্রেনের ‘৭৮ শতাংশ দখল’ করে নিয়েছে রাশিয়া, ধারণা ট্রাম্পের
ইউক্রেনের ‘৭৮ শতাংশ দখল’ করে নিয়েছে রাশিয়া, ধারণা ট্রাম্পের

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জন্ম নিয়েই বাপের সঙ্গে পাল্লা দিও না: গোলাম পরওয়ার
জন্ম নিয়েই বাপের সঙ্গে পাল্লা দিও না: গোলাম পরওয়ার

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আদানির বিদ্যুৎ কেন্দ্র এখন গলার কাঁটা
আদানির বিদ্যুৎ কেন্দ্র এখন গলার কাঁটা

১৭ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের বাড়ি ভাড়া বাড়ছে ১৫ শতাংশ
এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের বাড়ি ভাড়া বাড়ছে ১৫ শতাংশ

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিশ্বকাপ থেকে বিদায় নিয়ে যা বললেন বাংলাদেশ অধিনায়ক
বিশ্বকাপ থেকে বিদায় নিয়ে যা বললেন বাংলাদেশ অধিনায়ক

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইরানের পাশে দাঁড়াল প্রতিবেশী আরব দেশ, নিরাপত্তা নিশ্চিতের প্রতিশ্রুতি
ইরানের পাশে দাঁড়াল প্রতিবেশী আরব দেশ, নিরাপত্তা নিশ্চিতের প্রতিশ্রুতি

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

স্বপ্ন দেখতেই থাকুন, পরমাণু স্থাপনা ধ্বংসের দাবি নিয়ে ট্রাম্পকে খোঁচা খামেনির
স্বপ্ন দেখতেই থাকুন, পরমাণু স্থাপনা ধ্বংসের দাবি নিয়ে ট্রাম্পকে খোঁচা খামেনির

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাশিয়ার শর্ত মেনে ইউক্রেনকে যুদ্ধ থামাতে বললেন ট্রাম্প
রাশিয়ার শর্ত মেনে ইউক্রেনকে যুদ্ধ থামাতে বললেন ট্রাম্প

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এইচএসসিতে বোর্ড সেরা স্নেহা
এইচএসসিতে বোর্ড সেরা স্নেহা

২২ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

যুদ্ধবিরতি টিকিয়ে রাখতে কাবুলকে যা করতে বললো পাকিস্তান
যুদ্ধবিরতি টিকিয়ে রাখতে কাবুলকে যা করতে বললো পাকিস্তান

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এ কে আজাদকে গ্রেফতারের দাবিতে ফরিদপুরে বিক্ষোভ মিছিল
এ কে আজাদকে গ্রেফতারের দাবিতে ফরিদপুরে বিক্ষোভ মিছিল

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মারা গেলেন 'শোলে'র জেলার গোবর্ধন আসরানি
মারা গেলেন 'শোলে'র জেলার গোবর্ধন আসরানি

২০ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

দেব-রুক্মিণী নিয়ে নতুন গুঞ্জন, ফের ভাঙনের ইঙ্গিত?
দেব-রুক্মিণী নিয়ে নতুন গুঞ্জন, ফের ভাঙনের ইঙ্গিত?

৮ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ইরানের পাশে দাঁড়ালো রাশিয়া
ইরানের পাশে দাঁড়ালো রাশিয়া

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধ থাকবে কি না, সিদ্ধান্ত অন্তর্বর্তী সরকারের: রিজভী
আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধ থাকবে কি না, সিদ্ধান্ত অন্তর্বর্তী সরকারের: রিজভী

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বঙ্গোপসাগরে লঘুচাপের আভাস, বাড়তে পারে বৃষ্টিপাতের প্রবণতা
বঙ্গোপসাগরে লঘুচাপের আভাস, বাড়তে পারে বৃষ্টিপাতের প্রবণতা

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আজ দেশের বাজারে স্বর্ণের দাম
আজ দেশের বাজারে স্বর্ণের দাম

৮ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

যুদ্ধবিরতি ভাঙলে হামাসকে সম্পূর্ণভাবে নির্মূল করবেন ট্রাম্প!
যুদ্ধবিরতি ভাঙলে হামাসকে সম্পূর্ণভাবে নির্মূল করবেন ট্রাম্প!

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যে কারণে হোয়াইট হাউসের একাংশ ভেঙে ফেলছেন ট্রাম্প
যে কারণে হোয়াইট হাউসের একাংশ ভেঙে ফেলছেন ট্রাম্প

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মারা গেছে রাঙামাটির সেই ‘গোলাপি হাতি’
মারা গেছে রাঙামাটির সেই ‘গোলাপি হাতি’

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নেতানিয়াহু কানাডায় পা রাখলে গ্রেপ্তার করা হবে: মার্ক কার্নি
নেতানিয়াহু কানাডায় পা রাখলে গ্রেপ্তার করা হবে: মার্ক কার্নি

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
গৃহিণী স্ত্রীকে রেস্টুরেন্ট ব্যবসায়ী দেখিয়ে গড়েছেন অঢেল সম্পদ
গৃহিণী স্ত্রীকে রেস্টুরেন্ট ব্যবসায়ী দেখিয়ে গড়েছেন অঢেল সম্পদ

পেছনের পৃষ্ঠা

বিএনপির প্রার্থী হতে মরিয়া রুমিন ফারহানাসহ আটজন
বিএনপির প্রার্থী হতে মরিয়া রুমিন ফারহানাসহ আটজন

নগর জীবন

আবারও ই-কমার্স প্রতারণা
আবারও ই-কমার্স প্রতারণা

পেছনের পৃষ্ঠা

আদেশ জারির পর গণভোট
আদেশ জারির পর গণভোট

প্রথম পৃষ্ঠা

ভোগান্তির ১১৪ কিলোমিটার
ভোগান্তির ১১৪ কিলোমিটার

পেছনের পৃষ্ঠা

জামায়াত ক্ষমতায় এলে ফেরার আশঙ্কা আওয়ামী লীগের
জামায়াত ক্ষমতায় এলে ফেরার আশঙ্কা আওয়ামী লীগের

প্রথম পৃষ্ঠা

চট্টগ্রামে এবার শিক্ষার্থীর রগ কাটা লাশ
চট্টগ্রামে এবার শিক্ষার্থীর রগ কাটা লাশ

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

বাপের সঙ্গে পাল্লা দিতে যেয়ো না
বাপের সঙ্গে পাল্লা দিতে যেয়ো না

প্রথম পৃষ্ঠা

বিরোধী দল দমনই যার একমাত্র যোগ্যতা
বিরোধী দল দমনই যার একমাত্র যোগ্যতা

প্রথম পৃষ্ঠা

ইলিশ রক্ষায় মায়া নেই জেলেদের
ইলিশ রক্ষায় মায়া নেই জেলেদের

নগর জীবন

বিপর্যয় কাটবে কীভাবে
বিপর্যয় কাটবে কীভাবে

প্রথম পৃষ্ঠা

থাইল্যান্ডে ভালো করার প্রত্যাশা আফঈদাদের
থাইল্যান্ডে ভালো করার প্রত্যাশা আফঈদাদের

মাঠে ময়দানে

উপাদেয় হিরণ্ময় হাতিয়া
উপাদেয় হিরণ্ময় হাতিয়া

সম্পাদকীয়

আবারও আসতে পারে ১/১১
আবারও আসতে পারে ১/১১

নগর জীবন

পর্নোগ্রাফিতে যুক্ত দম্পতি সিআইডির অভিযানে গ্রেপ্তার
পর্নোগ্রাফিতে যুক্ত দম্পতি সিআইডির অভিযানে গ্রেপ্তার

পেছনের পৃষ্ঠা

ভোটের মাঠে বিএনপি জামায়াত জাতীয় পার্টি
ভোটের মাঠে বিএনপি জামায়াত জাতীয় পার্টি

নগর জীবন

প্রেমিকার ওপর ক্ষুব্ধ হয়ে খুন করেন মাহির
প্রেমিকার ওপর ক্ষুব্ধ হয়ে খুন করেন মাহির

প্রথম পৃষ্ঠা

আগাম শীতের সবজি চাষে স্বপ্ন বুনছেন কৃষক
আগাম শীতের সবজি চাষে স্বপ্ন বুনছেন কৃষক

পেছনের পৃষ্ঠা

যুক্তরাষ্ট্রে হাজিরা দিতে গিয়ে গ্রেপ্তার বাংলাদেশি নারী
যুক্তরাষ্ট্রে হাজিরা দিতে গিয়ে গ্রেপ্তার বাংলাদেশি নারী

পেছনের পৃষ্ঠা

রাজনৈতিক দল নিষিদ্ধের সিদ্ধান্ত বাতিল করুন
রাজনৈতিক দল নিষিদ্ধের সিদ্ধান্ত বাতিল করুন

প্রথম পৃষ্ঠা

রাজনীতিবিদরা ঐক্য হারিয়ে ফেলছেন
রাজনীতিবিদরা ঐক্য হারিয়ে ফেলছেন

প্রথম পৃষ্ঠা

আজই সিরিজ নিশ্চিত করতে চান মিরাজরা
আজই সিরিজ নিশ্চিত করতে চান মিরাজরা

মাঠে ময়দানে

শান্তি ও মুক্তির পাথেয় আল কোরআন
শান্তি ও মুক্তির পাথেয় আল কোরআন

সম্পাদকীয়

২৭তম বিসিএসে বাতিলদের কী হবে কেউ জানে না!
২৭তম বিসিএসে বাতিলদের কী হবে কেউ জানে না!

পেছনের পৃষ্ঠা

নীরব ঘাতক হাড়ক্ষয়
নীরব ঘাতক হাড়ক্ষয়

স্বাস্থ্য

আদানির বিদ্যুৎ কেন্দ্র এখন গলার কাঁটা
আদানির বিদ্যুৎ কেন্দ্র এখন গলার কাঁটা

পেছনের পৃষ্ঠা

বগুড়ায় এনসিপির সভায় ককটেল বিস্ফোরণ
বগুড়ায় এনসিপির সভায় ককটেল বিস্ফোরণ

দেশগ্রাম

বিক্ষোভ মিছিল
বিক্ষোভ মিছিল

নগর জীবন

ভিক্টোরিয়া কলেজে সংঘর্ষ, আটক ২৪
ভিক্টোরিয়া কলেজে সংঘর্ষ, আটক ২৪

দেশগ্রাম